18 ১৮
وَ مَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنِ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا ؕ اُولٰٓئِکَ یُعۡرَضُوۡنَ عَلٰی رَبِّهِمۡ وَ یَقُوۡلُ الۡاَشۡهَادُ هٰۤؤُلَآءِ الَّذِیۡنَ کَذَبُوۡا عَلٰی رَبِّهِمۡ ۚ اَلَا لَعۡنَۃُ اللّٰهِ عَلَی الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: যারা আল্লাহর ব্যাপারে মিথ্যা রটনা করে, তাদের চেয়ে অধিক যালিম কে? তাদেরকে তাদের রবের সামনে উপস্থিত করা হবে এবং সাক্ষীগণ বলবে, ‘এরাই তাদের রবের ব্যাপারে মিথ্যারোপ করেছিল’। সাবধান, যালিমদের উপর আল্লাহর লা‘নত।
(হূদ আয়াত: ১৮)

13 ১৩
وَ سَخَّرَ لَکُمۡ مَّا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ جَمِیۡعًا مِّنۡهُ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یَّتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যা কিছু রয়েছে আসমানসমূহে এবং যা কিছু রয়েছে যমীনে, তার সবই তিনি তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন। চিন্তাশীল কওমের জন্য নিশ্চয় এতে নিদর্শনাবলী রয়েছে।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ১৩)

18 ১৮
قَالَ اَلَمۡ نُرَبِّکَ فِیۡنَا وَلِیۡدًا وَّ لَبِثۡتَ فِیۡنَا مِنۡ عُمُرِکَ سِنِیۡنَ
অনুবাদ: ফির‘আউন বলল, ‘আমরা কি তোমাকে শৈশবে আমাদের মাঝে লালন পালন করিনি? আর তুমি তোমার জীবনের অনেক বছর আমাদের মধ্যে অবস্থান করেছ’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৮)

89 ৮৯
اَفَلَا یَرَوۡنَ اَلَّا یَرۡجِعُ اِلَیۡهِمۡ قَوۡلًا ۬ۙ وَّ لَا یَمۡلِکُ لَهُمۡ ضَرًّا وَّ لَا نَفۡعًا
অনুবাদ: তারা কি দেখে না যে, এটা তাদের কোন কথার জবাব দিতে পারে না, আর তাদের কোন ক্ষতি বা উপকার করার ক্ষমতাও রাখে না?
(ত্ব-হা আয়াত: ৮৯)

8 ৮
ثُمَّ دَنَا فَتَدَلّٰی
অনুবাদ: তারপর সে নিকটবর্তী হল, অতঃপর আরো কাছে এল।
(আন-নাজম আয়াত: ৮)

10 ১০
اِنَّمَا الۡمُؤۡمِنُوۡنَ اِخۡوَۃٌ فَاَصۡلِحُوۡا بَیۡنَ اَخَوَیۡکُمۡ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় মুমিনরা পরস্পর ভাই ভাই। কাজেই তোমরা তোমাদের ভাইদের মধ্যে আপোষ- মীমাংসা করে দাও। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, আশা করা যায় তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হবে।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ১০)

42 ৪২
الَّذِیۡنَ صَبَرُوۡا وَ عَلٰی رَبِّهِمۡ یَتَوَکَّلُوۡنَ
অনুবাদ: যারা সবর করেছে এবং তাদের রবের উপরই তাওয়াক্কুল করেছে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৪২)

22 ২২
وَ مَا یَسۡتَوِی الۡاَحۡیَآءُ وَ لَا الۡاَمۡوَاتُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یُسۡمِعُ مَنۡ یَّشَآءُ ۚ وَ مَاۤ اَنۡتَ بِمُسۡمِعٍ مَّنۡ فِی الۡقُبُوۡرِ
অনুবাদ: আর জীবিতরা ও মৃতরা এক নয়;* নিশ্চয় আল্লাহ যাকে ইচ্ছা শুনাতে পারেন, কিন্তু যে ব্যক্তি কবরে আছে তাকে তুমি শুনাতে পারবে না।
(ফাতির আয়াত: ২২)

75 ৭৫
اِنَّ اِبۡرٰهِیۡمَ لَحَلِیۡمٌ اَوَّاهٌ مُّنِیۡبٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় ইবরাহীম অত্যন্ত সহনশীল, অধিক অনুনয় বিনয়কারী, আল্লাহমুখী।
(হূদ আয়াত: ৭৫)

37 ৩৭
وَ قَالُوۡا لَوۡ لَا نُزِّلَ عَلَیۡهِ اٰیَۃٌ مِّنۡ رَّبِّهٖ ؕ قُلۡ اِنَّ اللّٰهَ قَادِرٌ عَلٰۤی اَنۡ یُّنَزِّلَ اٰیَۃً وَّ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ هُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘কেন তার উপর তার রবের পক্ষ থেকে কোন নিদর্শন নাযিল করা হয়নি’? বল, ‘নিশ্চয় আল্লাহ যে কোন নিদর্শন নাযিল করতে সক্ষম। কিন্তু তাদের অধিকাংশ জানে না’।
(আল-আনআম আয়াত: ৩৭)

124 ১২৪
اِذۡ قَالَ لَهُمۡ اَخُوۡهُمۡ هُوۡدٌ اَلَا تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: যখন তাদের ভাই হূদ তাদেরকে বলেছিল, ‘তোমরা কি তাকওয়া অবলম্বন করবে না’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১২৪)

47 ৪৭
وَ لَا تَکُوۡنُوۡا کَالَّذِیۡنَ خَرَجُوۡا مِنۡ دِیَارِهِمۡ بَطَرًا وَّ رِئَآءَ النَّاسِ وَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا یَعۡمَلُوۡنَ مُحِیۡطٌ
অনুবাদ: আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা তাদের ঘর থেকে অহঙ্কার ও লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে বের হয়েছে এবং আল্লাহর রাস্তায় বাধা প্রদান করে, আর তারা যা করে, আল্লাহ তা পরিবেষ্টন করে আছেন।
(আল-আনফাল আয়াত: ৪৭)

30 ৩০
اِلٰی رَبِّکَ یَوۡمَئِذِۣ الۡمَسَاقُ
অনুবাদ: সেদিন তোমার রবের কাছেই সকলকে হাঁকিয়ে নেয়া হবে।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৩০)

71 ৭১
وَ اِنۡ مِّنۡکُمۡ اِلَّا وَارِدُهَا ۚ کَانَ عَلٰی رَبِّکَ حَتۡمًا مَّقۡضِیًّا
অনুবাদ: আর তোমাদের প্রত্যেককেই তা অতিক্রম করতে হবে, এটি তোমার রবের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।
(মারইয়াম আয়াত: ৭১)

26 ২৬
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَا تَسۡمَعُوۡا لِهٰذَا الۡقُرۡاٰنِ وَ الۡغَوۡا فِیۡهِ لَعَلَّکُمۡ تَغۡلِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর কাফিররা বলে, ‘তোমরা এ কুরআনের নির্দেশ শুন না এবং এর আবৃত্তি কালে শোরগোল সৃষ্টি কর, যেন তোমরা জয়ী হতে পার।’
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ২৬)

96 ৯৬
اِدۡفَعۡ بِالَّتِیۡ هِیَ اَحۡسَنُ السَّیِّئَۃَ ؕ نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَا یَصِفُوۡنَ
অনুবাদ: যা উত্তম তা দিয়ে মন্দ প্রতিহত কর; তারা যা বলে আমি তা সম্পর্কে অধিক জ্ঞানী।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৯৬)

36 ৩৬
وَ اِلٰی مَدۡیَنَ اَخَاهُمۡ شُعَیۡبًا ۙ فَقَالَ یٰقَوۡمِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ وَ ارۡجُوا الۡیَوۡمَ الۡاٰخِرَ وَ لَا تَعۡثَوۡا فِی الۡاَرۡضِ مُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর মাদইয়ানবাসীর কাছে পাঠিয়েছিলাম তাদের ভাই শু‘আইবকে; অতঃপর সে বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর, শেষ দিবসের আশা কর এবং যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করে বেড়িও না।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৩৬)

43 ৪৩
وَ یَقُوۡلُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَسۡتَ مُرۡسَلًا ؕ قُلۡ کَفٰی بِاللّٰهِ شَهِیۡدًۢا بَیۡنِیۡ وَ بَیۡنَکُمۡ ۙ وَ مَنۡ عِنۡدَهٗ عِلۡمُ الۡکِتٰبِ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করে, তারা বলে, ‘তুমি রাসূল নও’। বল, ‘আল্লাহ আমার ও তোমাদের মধ্যে সাক্ষী হিসেবে যথেষ্ট এবং যার নিকট কিতাবের জ্ঞান আছে সেও‘।
(আর-রাদ আয়াত: ৪৩)

91 ৯১
اَوۡ تَکُوۡنَ لَکَ جَنَّۃٌ مِّنۡ نَّخِیۡلٍ وَّ عِنَبٍ فَتُفَجِّرَ الۡاَنۡهٰرَ خِلٰلَهَا تَفۡجِیۡرًا
অনুবাদ: ‘অথবা তোমার জন্য খেজুর ও আঙ্গুরের একটি বাগান হবে, অতঃপর তুমি তার মধ্যে প্রবাহিত করবে নদী-নালা’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৯১)

37 ৩৭
خُلِقَ الۡاِنۡسَانُ مِنۡ عَجَلٍ ؕ سَاُورِیۡکُمۡ اٰیٰتِیۡ فَلَا تَسۡتَعۡجِلُوۡنِ
অনুবাদ: মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে তাড়াহুড়ার প্রবণতা দিয়ে। অচিরেই আমি তোমাদেরকে দেখাব আমার নিদর্শনাবলী। সুতরাং তোমরা তাড়াহুড়া করো না।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৩৭)

28 ২৮
وَ اِذۡ قَالَ رَبُّکَ لِلۡمَلٰٓئِکَۃِ اِنِّیۡ خَالِقٌۢ بَشَرًا مِّنۡ صَلۡصَالٍ مِّنۡ حَمَاٍ مَّسۡنُوۡنٍ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন তোমার রব ফেরেশতাদের বললেন, ‘আমি একজন মানুষ সৃষ্টি করতে যাচ্ছি শুকনো ঠনঠনে কালচে মাটি থেকে’।
(আল-হিজর আয়াত: ২৮)

18 ১৮
مَثَلُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِرَبِّهِمۡ اَعۡمَالُهُمۡ کَرَمَادِۣ اشۡتَدَّتۡ بِهِ الرِّیۡحُ فِیۡ یَوۡمٍ عَاصِفٍ ؕ لَا یَقۡدِرُوۡنَ مِمَّا کَسَبُوۡا عَلٰی شَیۡءٍ ؕ ذٰلِکَ هُوَ الضَّلٰلُ الۡبَعِیۡدُ
অনুবাদ: যারা তাদের রবের সাথে কুফরী করে তাদের আমলসমূহের দৃষ্টান্ত হল এমন ছাইয়ের মত, প্রবল ঘুর্ণিঝড়ের দিনে বাতাস প্রচন্ড বেগে যা বহন করে নিয়ে যায়। তারা যা অর্জন করেছে, তার মাধ্যমে কিছুই করতে পারে না। এ তো ঘোরতর বিভ্রান্তি।
(ইবরাহীম আয়াত: ১৮)

105 ১০৫
قَدۡ صَدَّقۡتَ الرُّءۡیَا ۚ اِنَّا کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তুমি তো স্বপ্নকে সত্যে পরিণত করেছ। নিশ্চয় আমি এভাবেই সৎকর্মশীলদের পুরস্কৃত করে থাকি’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১০৫)

75 ৭৫
قَالَ اَفَرَءَیۡتُمۡ مَّا کُنۡتُمۡ تَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: ইবরাহীম বলল, ‘তোমরা কি তাদের সম্পর্কে ভেবে দেখেছ, তোমরা যাদের পূজা কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৭৫)

11 ১১
فَوَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের ধ্বংস,
(আত-তূর আয়াত: ১১)

24 ২৪
وَ جَعَلۡنَا مِنۡهُمۡ اَئِمَّۃً یَّهۡدُوۡنَ بِاَمۡرِنَا لَمَّا صَبَرُوۡا ۟ؕ وَ کَانُوۡا بِاٰیٰتِنَا یُوۡقِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদের মধ্য থেকে বহু নেতা করেছিলাম, তারা আমার আদেশানুযায়ী সৎপথ প্রদর্শন করত, যখন তারা ধৈর্যধারণ করেছিল। আর তারা আমার আয়াতসমূহের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস রাখত।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ২৪)

15 ১৫
مَثَلُ الۡجَنَّۃِ الَّتِیۡ وُعِدَ الۡمُتَّقُوۡنَ ؕ فِیۡهَاۤ اَنۡهٰرٌ مِّنۡ مَّآءٍ غَیۡرِ اٰسِنٍ ۚ وَ اَنۡهٰرٌ مِّنۡ لَّبَنٍ لَّمۡ یَتَغَیَّرۡ طَعۡمُهٗ ۚ وَ اَنۡهٰرٌ مِّنۡ خَمۡرٍ لَّذَّۃٍ لِّلشّٰرِبِیۡنَ ۬ۚ وَ اَنۡهٰرٌ مِّنۡ عَسَلٍ مُّصَفًّی ؕ وَ لَهُمۡ فِیۡهَا مِنۡ کُلِّ الثَّمَرٰتِ وَ مَغۡفِرَۃٌ مِّنۡ رَّبِّهِمۡ ؕ کَمَنۡ هُوَ خَالِدٌ فِی النَّارِ وَ سُقُوۡا مَآءً حَمِیۡمًا فَقَطَّعَ اَمۡعَآءَهُمۡ
অনুবাদ: মুত্তাকীদেরকে যে জান্নাতের ওয়াদা দেয়া হয়েছে তার দৃষ্টান্ত হল, তাতে রয়েছে নির্মল পানির নহরসমূহ, দুধের ঝর্নাধারা, যার স্বাদ পরিবর্তিত হয়নি, পানকারীদের জন্য সুস্বাদু সুরার নহরসমূহ এবং আছে পরিশোধিত মধুর ঝর্নাধারা। তথায় তাদের জন্য থাকবে সব ধরনের ফলমূল আর তাদের রবের পক্ষ থেকে ক্ষমা। তারা কি তাদের ন্যায়, যারা জাহান্নামে স্থায়ী হবে এবং তাদেরকে ফুটন্ত পানি পান করানো হবে ফলে তা তাদের নাড়িভুঁড়ি ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন করে দেবে?
(মুহাম্মাদ আয়াত: ১৫)

42 ৪২
فَلَمَّا جَآءَتۡ قِیۡلَ اَهٰکَذَا عَرۡشُکِ ؕ قَالَتۡ کَاَنَّهٗ هُوَ ۚ وَ اُوۡتِیۡنَا الۡعِلۡمَ مِنۡ قَبۡلِهَا وَ کُنَّا مُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন সে আসল, তখন তাকে বলা হল; ‘এরূপই কি তোমার সিংহাসন’? সে বলল, ‘এটি যেন সেটিই’। আর বলল, ‘আমাদেরকে তার পূর্বেই জ্ঞান দান করা হয়েছিল এবং আমরা আত্মসমর্পণ করেছিলাম’।
(আন-নামাল আয়াত: ৪২)

15 ১৫
اِنَّمَا الۡمُؤۡمِنُوۡنَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ ثُمَّ لَمۡ یَرۡتَابُوۡا وَ جٰهَدُوۡا بِاَمۡوَالِهِمۡ وَ اَنۡفُسِهِمۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ؕ اُولٰٓئِکَ هُمُ الصّٰدِقُوۡنَ
অনুবাদ: মুমিন কেবল তারাই যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান এনেছে, তারপর সন্দেহ পোষণ করেনি। আর নিজদের সম্পদ ও নিজদের জীবন দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করেছে। এরাই সত্যনিষ্ঠ।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ১৫)

5 ৫
کَلَّا لَوۡ تَعۡلَمُوۡنَ عِلۡمَ الۡیَقِیۡنِ
অনুবাদ: কখনো নয়, তোমরা যদি নিশ্চিত জ্ঞানে জানতে!
(আত-তাকাসুর আয়াত: ৫)

31 ৩১
فَبَعَثَ اللّٰهُ غُرَابًا یَّبۡحَثُ فِی الۡاَرۡضِ لِیُرِیَهٗ کَیۡفَ یُوَارِیۡ سَوۡءَۃَ اَخِیۡهِ ؕ قَالَ یٰوَیۡلَتٰۤی اَعَجَزۡتُ اَنۡ اَکُوۡنَ مِثۡلَ هٰذَا الۡغُرَابِ فَاُوَارِیَ سَوۡءَۃَ اَخِیۡ ۚ فَاَصۡبَحَ مِنَ النّٰدِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আল্লাহ একটি কাক পাঠালেন, যা মাটি খুঁড়ছিল, যাতে তাকে দেখাতে পারে, কীভাবে সে ভাইয়ের লাশ গোপন করবে। সে বলল, ‘হায়! আমি এই কাকটির মত হতেও অক্ষম হয়েছি যে, আমার ভাইয়ের লাশ গোপন করব’। ফলে সে লজ্জিত হল।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৩১)

27 ২৭
فَاَتَتۡ بِهٖ قَوۡمَهَا تَحۡمِلُهٗ ؕ قَالُوۡا یٰمَرۡیَمُ لَقَدۡ جِئۡتِ شَیۡئًا فَرِیًّا
অনুবাদ: তারপর সে তাকে কোলে নিয়ে নিজ কওমের নিকট আসল। তারা বলল, ‘হে মারইয়াম! তুমি তো এক অদ্ভূত বিষয় নিয়ে এসেছ’!
(মারইয়াম আয়াত: ২৭)

3 ৩
لَاهِیَۃً قُلُوۡبُهُمۡ ؕ وَ اَسَرُّوا النَّجۡوَی ٭ۖ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا ٭ۖ هَلۡ هٰذَاۤ اِلَّا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ ۚ اَفَتَاۡتُوۡنَ السِّحۡرَ وَ اَنۡتُمۡ تُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের অন্তর থাকে অমনোযোগী এবং যালিমরা গোপনে পরামর্শ করে, ‘এ তো তোমাদের মতই একজন মানুষ। এরপরও কি তোমরা দেখে শুনে যাদুর কবলে পড়বে’?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৩)

65 ৬৫
قُلۡ لَّا یَعۡلَمُ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ الۡغَیۡبَ اِلَّا اللّٰهُ ؕ وَ مَا یَشۡعُرُوۡنَ اَیَّانَ یُبۡعَثُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আল্লাহ ছাড়া আসমানসমূহে ও যমীনে যারা আছে তারা গায়েব জানে না। আর কখন তাদেরকে পুনরুত্থিত করা হবে তা তারা অনুভব করতে পারে না’।
(আন-নামাল আয়াত: ৬৫)

10 ১০
وَ النَّخۡلَ بٰسِقٰتٍ لَّهَا طَلۡعٌ نَّضِیۡدٌ
অনুবাদ: আর সমুন্নত খেজুরগাছ, যাতে আছে গুচ্ছ গুচ্ছ খেজুর ছড়া,
(কাফ আয়াত: ১০)

28 ২৮
قَالَ ذٰلِکَ بَیۡنِیۡ وَ بَیۡنَکَ ؕ اَیَّمَا الۡاَجَلَیۡنِ قَضَیۡتُ فَلَا عُدۡوَانَ عَلَیَّ ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی مَا نَقُوۡلُ وَکِیۡلٌ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘এ চুক্তি আমার ও আপনার মধ্যে রইল। দু’টি মেয়াদের যেটিই আমি পূরণ করি না কেন, তাতে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকবে না। আর আমরা যে বিষয়ে কথা বলছি, আল্লাহ তার সাক্ষী’।
(আল-কাসাস আয়াত: ২৮)

25 ২৫
تَظُنُّ اَنۡ یُّفۡعَلَ بِهَا فَاقِرَۃٌ
অনুবাদ: তারা ধারণা করবে যে, এক বিপর্যয় তাদের উপর আপতিত করা হবে।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ২৫)

7 ৭
یُوۡفُوۡنَ بِالنَّذۡرِ وَ یَخَافُوۡنَ یَوۡمًا کَانَ شَرُّهٗ مُسۡتَطِیۡرًا
অনুবাদ: তারা মানত পূর্ণ করে এবং সেদিনকে ভয় করে যার অকল্যাণ হবে সুবিস্তৃত।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ৭)

3 ৩
وَ مَا یُدۡرِیۡکَ لَعَلَّهٗ یَزَّکّٰۤی
অনুবাদ: আর কিসে তোমাকে জানাবে যে, সে হয়ত পরিশুদ্ধ হত।
(আবাসা আয়াত: ৩)

13 ১৩
وَّ بَنِیۡنَ شُهُوۡدًا
অনুবাদ: আর উপস্থিত অনেক পুত্র।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ১৩)

38 ৩৮
کُلُّ نَفۡسٍۭ بِمَا کَسَبَتۡ رَهِیۡنَۃٌ
অনুবাদ: প্রতিটি প্রাণ নিজ অর্জনের কারণে দায়বদ্ধ।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৩৮)

85 ৮৫
وَ اجۡعَلۡنِیۡ مِنۡ وَّرَثَۃِ جَنَّۃِ النَّعِیۡمِ
অনুবাদ: ‘আর আপনি আমাকে সুখময় জান্নাতের ওয়ারিসদের অন্তর্ভুক্ত করুন’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৮৫)

66 ৬৬
یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا
অনুবাদ: যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
(আল-আহযাব আয়াত: ৬৬)

69 ৬৯
وَ لَمَّا دَخَلُوۡا عَلٰی یُوۡسُفَ اٰوٰۤی اِلَیۡهِ اَخَاهُ قَالَ اِنِّیۡۤ اَنَا اَخُوۡکَ فَلَا تَبۡتَئِسۡ بِمَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তারা ইউসুফের নিকট প্রবেশ করল, তখন সে তার ভাইকে নিজের কাছে স্থান দিল এবং বলল, ‘আমি তোমার ভাই, কাজেই ইতঃপূর্বে তারা যা করত, তাতে তুমি দুঃখ পেয়ো না’।
(ইউসুফ আয়াত: ৬৯)

23 ২৩
قَالَا رَبَّنَا ظَلَمۡنَاۤ اَنۡفُسَنَا ٜ وَ اِنۡ لَّمۡ تَغۡفِرۡ لَنَا وَ تَرۡحَمۡنَا لَنَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡخٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে আমাদের রব, আমরা নিজদের উপর যুলম করেছি। আর যদি আপনি আমাদেরকে ক্ষমা না করেন এবং আমাদেরকে দয়া না করেন তবে অবশ্যই আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হব’।
(আল-আরাফ আয়াত: ২৩)

13 ১৩
وَ اِذۡ قَالَتۡ طَّآئِفَۃٌ مِّنۡهُمۡ یٰۤاَهۡلَ یَثۡرِبَ لَا مُقَامَ لَکُمۡ فَارۡجِعُوۡا ۚ وَ یَسۡتَاۡذِنُ فَرِیۡقٌ مِّنۡهُمُ النَّبِیَّ یَقُوۡلُوۡنَ اِنَّ بُیُوۡتَنَا عَوۡرَۃٌ ؕۛ وَ مَا هِیَ بِعَوۡرَۃٍ ۚۛ اِنۡ یُّرِیۡدُوۡنَ اِلَّا فِرَارًا
অনুবাদ: আর যখন তাদের একদল বলেছিল, ‘হে ইয়াসরিববাসী, এখানে তোমাদের কোন স্থান নেই, তাই তোমরা ফিরে যাও’। আর তাদের একদল নবীর কাছে অনুমতি চেয়ে বলছিল, আমাদের বাড়ি-ঘর অরক্ষিত, অথচ সেগুলো অরক্ষিত ছিল না। আসলে পালিয়ে যাওয়াই ছিল তাদের উদ্দেশ্য।
(আল-আহযাব আয়াত: ১৩)

28 ২৮
وَ یَوۡمَ نَحۡشُرُهُمۡ جَمِیۡعًا ثُمَّ نَقُوۡلُ لِلَّذِیۡنَ اَشۡرَکُوۡا مَکَانَکُمۡ اَنۡتُمۡ وَ شُرَکَآؤُکُمۡ ۚ فَزَیَّلۡنَا بَیۡنَهُمۡ وَ قَالَ شُرَکَآؤُهُمۡ مَّا کُنۡتُمۡ اِیَّانَا تَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যেদিন আমি তাদের সকলকে একত্র করব, অতঃপর যারা শিরক করেছে, তাদেরকে বলব, ‘থাম, তোমরা ও তোমাদের শরীকরা’। অতঃপর আমি তাদের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটাব। আর তাদের শরীকরা’ বলবে, ‘তোমরা তো আমাদের ইবাদাত করতে না’।
(ইউনুস আয়াত: ২৮)

117 ১১৭
وَ اٰتَیۡنٰهُمَا الۡکِتٰبَ الۡمُسۡتَبِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি উভয়কে সুস্পষ্ট কিতাব দান করেছিলাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১১৭)

40 ৪০
اَللّٰهُ الَّذِیۡ خَلَقَکُمۡ ثُمَّ رَزَقَکُمۡ ثُمَّ یُمِیۡتُکُمۡ ثُمَّ یُحۡیِیۡکُمۡ ؕ هَلۡ مِنۡ شُرَکَآئِکُمۡ مَّنۡ یَّفۡعَلُ مِنۡ ذٰلِکُمۡ مِّنۡ شَیۡءٍ ؕ سُبۡحٰنَهٗ وَ تَعٰلٰی عَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ সেই সত্তা যিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন, তারপর তোমাদেরকে রিয্ক দিয়েছেন। এরপর তিনি তোমাদের মৃত্যু দেবেন, পরে আবার তোমাদের জীবন দেবেন। তোমাদের শরীকদের মধ্যে এমন কেউ আছে কি, যে এ থেকে কোন কিছু করতে পারবে? তিনি পবিত্র এবং তারা যাদের শরীক করে তা থেকে তিনি ঊর্ধ্বে।
(আর-রুম আয়াত: ৪০)

185 ১৮৫
کُلُّ نَفۡسٍ ذَآئِقَۃُ الۡمَوۡتِ ؕ وَ اِنَّمَا تُوَفَّوۡنَ اُجُوۡرَکُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ فَمَنۡ زُحۡزِحَ عَنِ النَّارِ وَ اُدۡخِلَ الۡجَنَّۃَ فَقَدۡ فَازَ ؕ وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ
অনুবাদ: প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে। আর ‘অবশ্যই কিয়ামতের দিনে তাদের প্রতিদান পরিপূর্ণভাবে দেয়া হবে। সুতরাং যাকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে সে-ই সফলতা পাবে। আর দুনিয়ার জীবন শুধু ধোঁকার সামগ্রী।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৮৫)

115 ১১৫
وَ لِلّٰهِ الۡمَشۡرِقُ وَ الۡمَغۡرِبُ ٭ فَاَیۡنَمَا تُوَلُّوۡا فَثَمَّ وَجۡهُ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর পূর্ব ও পশ্চিম আল্লাহরই। সুতরাং তোমরা যে দিকেই মুখ ফিরাও, সে দিকেই আল্লাহর চেহারা। নিশ্চয় আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।
(আল-বাকারা আয়াত: ১১৫)

75 ৭৫
اَللّٰهُ یَصۡطَفِیۡ مِنَ الۡمَلٰٓئِکَۃِ رُسُلًا وَّ مِنَ النَّاسِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ سَمِیۡعٌۢ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: আল্লাহ ফেরেশতা ও মানুষের মধ্য থেকে রাসূল মনোনীত করেন। অবশ্যই আল্লাহ সর্বশ্রোতা সর্বদ্রষ্টা।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৭৫)

38 ৩৮
وُجُوۡهٌ یَّوۡمَئِذٍ مُّسۡفِرَۃٌ
অনুবাদ: সেদিন কিছু কিছু চেহারা উজ্জ্বল হবে।
(আবাসা আয়াত: ৩৮)

23 ২৩
فَانۡطَلَقُوۡا وَ هُمۡ یَتَخَافَتُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর তারা চলল, নিম্নস্বরে একথা বলতে বলতে-
(আল-কলম আয়াত: ২৩)

10 ১০
اِنَّ الَّذِیۡنَ فَتَنُوا الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ الۡمُؤۡمِنٰتِ ثُمَّ لَمۡ یَتُوۡبُوۡا فَلَهُمۡ عَذَابُ جَهَنَّمَ وَ لَهُمۡ عَذَابُ الۡحَرِیۡقِ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদেরকে আযাব দেয়, তারপর তাওবা করে না, তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের আযাব। আর তাদের জন্য রয়েছে আগুনে দগ্ধ হওয়ার আযাব।
(আল-বুরুজ আয়াত: ১০)

55 ৫৫
اِنَّ شَرَّ الدَّوَآبِّ عِنۡدَ اللّٰهِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فَهُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট প্রাণী তারা, যারা কুফরী করে, অতঃপর ঈমান আনে না।
(আল-আনফাল আয়াত: ৫৫)

93 ৯৩
فَنُزُلٌ مِّنۡ حَمِیۡمٍ
অনুবাদ: তবে তার মেহমানদারী হবে প্রচন্ড উত্তপ্ত পানি দিয়ে,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৯৩)

83 ৮৩
وَ اَیُّوۡبَ اِذۡ نَادٰی رَبَّهٗۤ اَنِّیۡ مَسَّنِیَ الضُّرُّ وَ اَنۡتَ اَرۡحَمُ الرّٰحِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর আইউবের কথা, যখন সে তার রবকে আহবান করে বলেছিল, ‘আমি দুঃখ-কষ্টে পতিত হয়েছি। আর আপনি তো সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৮৩)

135 ১৩৫
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا کُوۡنُوۡا قَوّٰمِیۡنَ بِالۡقِسۡطِ شُهَدَآءَ لِلّٰهِ وَ لَوۡ عَلٰۤی اَنۡفُسِکُمۡ اَوِ الۡوَالِدَیۡنِ وَ الۡاَقۡرَبِیۡنَ ۚ اِنۡ یَّکُنۡ غَنِیًّا اَوۡ فَقِیۡرًا فَاللّٰهُ اَوۡلٰی بِهِمَا ۟ فَلَا تَتَّبِعُوا الۡهَوٰۤی اَنۡ تَعۡدِلُوۡا ۚ وَ اِنۡ تَلۡوٗۤا اَوۡ تُعۡرِضُوۡا فَاِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা ন্যায়ের উপর সুপ্রতিষ্ঠিত থাকবে আল্লাহর জন্য সাক্ষীরূপে। যদিও তা তোমাদের নিজদের কিংবা পিতা-মাতার অথবা নিকটাত্মীয়দের বিরুদ্ধে হয়। যদি সে বিত্তশালী হয় কিংবা দরিদ্র, তবে আল্লাহ উভয়ের ঘনিষ্ঠতর। সুতরাং ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে তোমরা প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। আর যদি তোমরা ঘুরিয়ে- পেঁচিয়ে কথা বল কিংবা এড়িয়ে যাও তবে আল্লাহ তোমরা যা কর সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
(আন-নিসা আয়াত: ১৩৫)

19 ১৯
فَقَدۡ کَذَّبُوۡکُمۡ بِمَا تَقُوۡلُوۡنَ ۙ فَمَا تَسۡتَطِیۡعُوۡنَ صَرۡفًا وَّ لَا نَصۡرًا ۚ وَ مَنۡ یَّظۡلِمۡ مِّنۡکُمۡ نُذِقۡهُ عَذَابًا کَبِیۡرًا
অনুবাদ: অতঃপর তোমরা যা বল তারা তা মিথ্যা বলেছে। অতএব তোমরা আযাব ফেরাতে পারবে না এবং কোন সাহায্যও করতে পারবে না। আর তোমাদের মধ্যে যে যুলম করবে তাকে আমি মহাআযাব আস্বাদন করাব।’
(আল-ফুরকান আয়াত: ১৯)

114 ১১৪
وَ لَقَدۡ مَنَنَّا عَلٰی مُوۡسٰی وَ هٰرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি নিশ্চয় হারূন ও মূসার প্রতি অনুগ্রহ করেছিলাম,
(আস-সাফফাত আয়াত: ১১৪)

77 ৭৭
اَفَرَءَیۡتَ الَّذِیۡ کَفَرَ بِاٰیٰتِنَا وَ قَالَ لَاُوۡتَیَنَّ مَالًا وَّ وَلَدًا
অনুবাদ: তুমি কি সেই ব্যক্তিকে দেখেছ* যে আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করে এবং বলে, ‘আমাকে অবশ্যই ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি দেয়া হবে।’
(মারইয়াম আয়াত: ৭৭)

53 ৫৩
وَ مَاۤ اَنۡتَ بِهٰدِ الۡعُمۡیِ عَنۡ ضَلٰلَتِهِمۡ ؕ اِنۡ تُسۡمِعُ اِلَّا مَنۡ یُّؤۡمِنُ بِاٰیٰتِنَا فَهُمۡ مُّسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি অন্ধদেরকেও তাদের ভ্রষ্টতা থেকে হিদায়াতে আনতে পারবে না, তুমি শুধু তাদেরই শুনাতে পারবে যারা আমার আয়াতসমূহের প্রতি ঈমান আনে, কারণ তারা আত্মসমর্পনকারী।
(আর-রুম আয়াত: ৫৩)

110 ১১০
ثُمَّ اِنَّ رَبَّکَ لِلَّذِیۡنَ هَاجَرُوۡا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا فُتِنُوۡا ثُمَّ جٰهَدُوۡا وَ صَبَرُوۡۤا ۙ اِنَّ رَبَّکَ مِنۡۢ بَعۡدِهَا لَغَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: তারপর তোমার রব তাদের জন্য, যারা বিপর্যস্ত হওয়ার পর হিজরত করেছে, অতঃপর জিহাদ করেছে এবং সবর করেছে, এ সবের পর তোমার রব অবশ্যই ক্ষমাশীল, দুয়ালু।
(আন-নাহাল আয়াত: ১১০)

10 ১০
عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ غَیۡرُ یَسِیۡرٍ
অনুবাদ: কাফিরদের জন্য সহজ নয়।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ১০)

3 ৩
فِیۡ رَقٍّ مَّنۡشُوۡرٍ
অনুবাদ: উন্মুক্ত পাতায়।
(আত-তূর আয়াত: ৩)

148 ১৪৮
وَ اتَّخَذَ قَوۡمُ مُوۡسٰی مِنۡۢ بَعۡدِهٖ مِنۡ حُلِیِّهِمۡ عِجۡلًا جَسَدًا لَّهٗ خُوَارٌ ؕ اَلَمۡ یَرَوۡا اَنَّهٗ لَا یُکَلِّمُهُمۡ وَ لَا یَهۡدِیۡهِمۡ سَبِیۡلًا ۘ اِتَّخَذُوۡهُ وَ کَانُوۡا ظٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর মূসার কওম তার (বের হওয়ার) পরে তাদের অলংকারাদি দিয়ে বানিয়ে নিল একটি গো বাছুর- দেহ, তার ছিল গরুর আওয়ায। তারা কি দেখল না যে, এটা তো তাদের সাথে কথা বলে না এবং তাদের পথ দেখায় না? তারা তাকে গ্রহণ করল এবং তারা ছিল যালিম।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৪৮)

32 ৩২
عَسٰی رَبُّنَاۤ اَنۡ یُّبۡدِلَنَا خَیۡرًا مِّنۡهَاۤ اِنَّاۤ اِلٰی رَبِّنَا رٰغِبُوۡنَ
অনুবাদ: সম্ভবতঃ আমাদের রব আমাদেরকে এর চেয়েও উৎকৃষ্টতর বিনিময় দেবেন। অবশ্যই আমরা আমাদের রবের প্রতি আগ্রহী।
(আল-কলম আয়াত: ৩২)

51 ৫১
وَ لَوۡ تَرٰۤی اِذۡ فَزِعُوۡا فَلَا فَوۡتَ وَ اُخِذُوۡا مِنۡ مَّکَانٍ قَرِیۡبٍ
অনুবাদ: আর যদি তুমি দেখতে যখন তারা ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়বে তখন পালানোর কোন পথ পাবে না এবং নিকটস্থ স্থান থেকে তাদেরকে পাকড়াও করা হবে।
(সাবা আয়াত: ৫১)

56 ৫৬
فِیۡهِنَّ قٰصِرٰتُ الطَّرۡفِ ۙ لَمۡ یَطۡمِثۡهُنَّ اِنۡسٌ قَبۡلَهُمۡ وَ لَا جَآنٌّ
অনুবাদ: সেখানে থাকবে স্বামীর প্রতি দৃষ্টি সীমিতকারী মহিলাগণ, যাদেরকে ইতঃপূর্বে স্পর্শ করেনি কোন মানুষ আর না কোন জিন।
(আর-রাহমান আয়াত: ৫৬)

193 ১৯৩
وَ قٰتِلُوۡهُمۡ حَتّٰی لَا تَکُوۡنَ فِتۡنَۃٌ وَّ یَکُوۡنَ الدِّیۡنُ لِلّٰهِ ؕ فَاِنِ انۡتَهَوۡا فَلَا عُدۡوَانَ اِلَّا عَلَی الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যে পর্যন্ত না ফিতনা খতম হয়ে যায় এবং দীন আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। সুতরাং তারা যদি বিরত হয়, তাহলে যালিমরা ছাড়া (কারো উপর) কোন কঠোরতা নেই।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৯৩)

86 ৮৬
اَئِفۡکًا اٰلِهَۃً دُوۡنَ اللّٰهِ تُرِیۡدُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা কি আল্লাহর পরিবর্তে মিথ্যা উপাস্যগুলোকে চাও’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ৮৬)

70 ৭০
اَلَمۡ تَعۡلَمۡ اَنَّ اللّٰهَ یَعۡلَمُ مَا فِی السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ اِنَّ ذٰلِکَ فِیۡ کِتٰبٍ ؕ اِنَّ ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ یَسِیۡرٌ
অনুবাদ: তুমি কি জান না যে, আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, আল্লাহ তা জানেন? নিশ্চয় তা একটি কিতাবে রয়েছে। অবশ্যই এটা আল্লাহর জন্য খুবই সহজ।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৭০)

1 ১
حٰمٓ
অনুবাদ: হা-মীম।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ১)

28 ২৮
وَ مَا لَهُمۡ بِهٖ مِنۡ عِلۡمٍ ؕ اِنۡ یَّتَّبِعُوۡنَ اِلَّا الظَّنَّ ۚ وَ اِنَّ الظَّنَّ لَا یُغۡنِیۡ مِنَ الۡحَقِّ شَیۡئًا
অনুবাদ: অথচ এ বিষয়ে তাদের কোন জ্ঞানই নেই। তারা তো কেবল অনুমানেরই অনুসরণ করে। আর নিশ্চয় অনুমান সত্যের মোকাবেলায় কোনই কাজে আসে না।
(আন-নাজম আয়াত: ২৮)

71 ৭১
قَالَ اٰمَنۡتُمۡ لَهٗ قَبۡلَ اَنۡ اٰذَنَ لَکُمۡ ؕ اِنَّهٗ لَکَبِیۡرُکُمُ الَّذِیۡ عَلَّمَکُمُ السِّحۡرَ ۚ فَلَاُقَطِّعَنَّ اَیۡدِیَکُمۡ وَ اَرۡجُلَکُمۡ مِّنۡ خِلَافٍ وَّ لَاُصَلِّبَنَّکُمۡ فِیۡ جُذُوۡعِ النَّخۡلِ ۫ وَ لَتَعۡلَمُنَّ اَیُّنَاۤ اَشَدُّ عَذَابًا وَّ اَبۡقٰی
অনুবাদ: ফির‘আউন বলল, ‘কী, আমি তোমাদেরকে অনুমতি দেয়ার আগেই তোমরা তার প্রতি ঈমান আনলে? নিশ্চয় সে-ই তোমাদের প্রধান, যে তোমাদেরকে যাদু শিখিয়েছে। সুতরাং আমি অবশ্যই তোমাদের হাত ও পা বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলব এবং আমি তোমাদেরকে খেজুর গাছের কান্ডে শূলিবিদ্ধ করবই। আর তোমরা অবশ্যই জানতে পারবে, আমাদের মধ্যে কার আযাব বেশী কঠোর এবং বেশী স্থায়ী।
(ত্ব-হা আয়াত: ৭১)

90 ৯০
بَلۡ اَتَیۡنٰهُمۡ بِالۡحَقِّ وَ اِنَّهُمۡ لَکٰذِبُوۡنَ
অনুবাদ: বরং আমি তাদের কাছে সত্য পৌঁছিয়েছি, আর নিশ্চয় তারা মিথ্যাবাদী।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৯০)

3 ৩
کَذٰلِکَ یُوۡحِیۡۤ اِلَیۡکَ وَ اِلَی الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِکَ ۙ اللّٰهُ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: এমনিভাবে মহাপরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময় আল্লাহ তোমার কাছে ওহী প্রেরণ করেন এবং তোমার পূর্ববর্তীদের কাছেও।
(আশ-শূরা আয়াত: ৩)

15 ১৫
وَ مَا یَنۡظُرُ هٰۤؤُلَآءِ اِلَّا صَیۡحَۃً وَّاحِدَۃً مَّا لَهَا مِنۡ فَوَاقٍ
অনুবাদ: আর এরা তো কেবল একটি বিকট আওয়াজের অপেক্ষা করছে যাতে কোন বিরাম থাকবে না।
(সোয়াদ আয়াত: ১৫)

12 ১২
هُوَ الَّذِیۡ یُرِیۡکُمُ الۡبَرۡقَ خَوۡفًا وَّ طَمَعًا وَّ یُنۡشِیٴُ السَّحَابَ الثِّقَالَ
অনুবাদ: তিনিই ভয় ও আশা সঞ্চার করার জন্য তোমাদেরকে বিজলী দেখান এবং তিনি ভারী মেঘমালা সৃষ্টি করেন।
(আর-রাদ আয়াত: ১২)

41 ৪১
رَبَّنَا اغۡفِرۡ لِیۡ وَ لِوَالِدَیَّ وَ لِلۡمُؤۡمِنِیۡنَ یَوۡمَ یَقُوۡمُ الۡحِسَابُ
অনুবাদ: ‘হে আমাদের রব, যেদিন হিসাব কায়েম হবে, সেদিন আপনি আমাকে, আমার পিতামাতাকে ও মুমিনদেরকে ক্ষমা করে দিবেন’।
(ইবরাহীম আয়াত: ৪১)

145 ১৪৫
فَنَبَذۡنٰهُ بِالۡعَرَآءِ وَ هُوَ سَقِیۡمٌ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তাকে তৃণলতাহীন প্রান্তরে নিক্ষেপ করলাম এবং সে ছিল অসুস্থ।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৪৫)

27 ২৭
اِنَّ الۡمُبَذِّرِیۡنَ کَانُوۡۤا اِخۡوَانَ الشَّیٰطِیۡنِ ؕ وَ کَانَ الشَّیۡطٰنُ لِرَبِّهٖ کَفُوۡرًا
অনুবাদ: নিশ্চয় অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই। আর শয়তান তার রবের প্রতি খুবই অকৃতজ্ঞ।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ২৭)

55 ৫৫
قَالُوۡۤا اَجِئۡتَنَا بِالۡحَقِّ اَمۡ اَنۡتَ مِنَ اللّٰعِبِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি কি আমাদের নিকট সত্য নিয়ে এসেছ, নাকি তুমি খেল-তামাশা করছ’?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৫৫)

51 ৫১
وَ اِذَاۤ اَنۡعَمۡنَا عَلَی الۡاِنۡسَانِ اَعۡرَضَ وَ نَاٰ بِجَانِبِهٖ ۚ وَ اِذَا مَسَّهُ الشَّرُّ فَذُوۡ دُعَآءٍ عَرِیۡضٍ
অনুবাদ: আর যখন আমি মানুষের প্রতি অনুগ্রহ করি তখন সে বিমুখ হয় এবং দূরে সরে যায়; আর যখন অকল্যাণ তাকে স্পর্শ করে তখন সে দীর্ঘ দোআকারী হয়।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৫১)

21 ২১
وَ لَنُذِیۡقَنَّهُمۡ مِّنَ الۡعَذَابِ الۡاَدۡنٰی دُوۡنَ الۡعَذَابِ الۡاَکۡبَرِ لَعَلَّهُمۡ یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি তাদেরকে গুরুতর আযাবের পূর্বে লঘু আযাব আস্বাদন করাব, যাতে তারা ফিরে আসে।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ২১)

87 ৮৭
وَ ذَاالنُّوۡنِ اِذۡ ذَّهَبَ مُغَاضِبًا فَظَنَّ اَنۡ لَّنۡ نَّقۡدِرَ عَلَیۡهِ فَنَادٰی فِی الظُّلُمٰتِ اَنۡ لَّاۤ اِلٰهَ اِلَّاۤ اَنۡتَ سُبۡحٰنَکَ ٭ۖ اِنِّیۡ کُنۡتُ مِنَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর যুন-নূন এর কথা, যখন সে রাগান্বিত অবস্থায় চলে গিয়েছিল এবং মনে করেছিল যে, আমি তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করব না। তারপর সে অন্ধকার থেকে ডেকে বলেছিল, ‘আপনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই’। আপনি পবিত্র মহান। নিশ্চয় আমি ছিলাম যালিম’ ।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৮৭)

150 ১৫০
اِنَّ الَّذِیۡنَ یَکۡفُرُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ وَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یُّفَرِّقُوۡا بَیۡنَ اللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ وَ یَقُوۡلُوۡنَ نُؤۡمِنُ بِبَعۡضٍ وَّ نَکۡفُرُ بِبَعۡضٍ ۙ وَّ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَّخِذُوۡا بَیۡنَ ذٰلِکَ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের সাথে কুফরী করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় এবং বলে, ‘আমরা কতককে বিশ্বাস করি আর কতকের সাথে কুফরী করি’ এবং তারা এর মাঝামাঝি একটি পথ গ্রহণ করতে চায় ।
(আন-নিসা আয়াত: ১৫০)

164 ১৬৪
قُلۡ اَغَیۡرَ اللّٰهِ اَبۡغِیۡ رَبًّا وَّ هُوَ رَبُّ کُلِّ شَیۡءٍ ؕ وَ لَا تَکۡسِبُ کُلُّ نَفۡسٍ اِلَّا عَلَیۡهَا ۚ وَ لَا تَزِرُ وَازِرَۃٌ وِّزۡرَ اُخۡرٰی ۚ ثُمَّ اِلٰی رَبِّکُمۡ مَّرۡجِعُکُمۡ فَیُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ فِیۡهِ تَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন রব অনুসন্ধান করব’ অথচ তিনি সব কিছুর রব’? আর প্রতিটি ব্যক্তি যা অর্জন করে, তা শুধু তারই উপর বর্তায় আর কোন ভারবহনকারী অন্যের ভার বহন করবে না। অতঃপর তোমাদের রবের নিকটই তোমাদের প্রত্যাবর্তনস্থল। সুতরাং তিনি তোমাদেরকে সেই সংবাদ দেবেন, যাতে তোমরা মতবিরোধ করতে।
(আল-আনআম আয়াত: ১৬৪)

9 ৯
ثُمَّ صَدَقۡنٰهُمُ الۡوَعۡدَ فَاَنۡجَیۡنٰهُمۡ وَ مَنۡ نَّشَآءُ وَ اَهۡلَکۡنَا الۡمُسۡرِفِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তাদের প্রতি কৃত ওয়াদা পূর্ণ করলাম। আর আমি তাদেরকে ও যাদেরকে ইচ্ছা করি রক্ষা করলাম এবং সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে ধ্বংস করে দিলাম।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৯)

54 ৫৪
مُتَّکِـِٕیۡنَ عَلٰی فُرُشٍۭ بَطَآئِنُهَا مِنۡ اِسۡتَبۡرَقٍ ؕ وَ جَنَا الۡجَنَّتَیۡنِ دَانٍ
অনুবাদ: সেখানে পুরু রেশমের আস্তরবিশিষ্ট বিছানায় তারা হেলান দেয়া অবস্থায় থাকবে এবং দুই জান্নাতের ফল-ফলাদি থাকবে নিকটবর্তী।
(আর-রাহমান আয়াত: ৫৪)

53 ৫৩
الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمُ الۡاَرۡضَ مَهۡدًا وَّ سَلَکَ لَکُمۡ فِیۡهَا سُبُلًا وَّ اَنۡزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً ؕ فَاَخۡرَجۡنَا بِهٖۤ اَزۡوَاجًا مِّنۡ نَّبَاتٍ شَتّٰی
অনুবাদ: ‘যিনি তোমাদের জন্য যমীনকে বিছানা বানিয়েছেন এবং তাতে তোমাদের জন্য চলার পথ করে দিয়েছেন। আর আসমান থেকে তিনি পানি বর্ষণ করেন’; অতঃপর তা দিয়ে আমি বিভিন্ন প্রকারের উদ্ভিদ উৎপন্ন করি।
(ত্ব-হা আয়াত: ৫৩)

43 ৪৩
وَ صَدَّهَا مَا کَانَتۡ تَّعۡبُدُ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ؕ اِنَّهَا کَانَتۡ مِنۡ قَوۡمٍ کٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহকে বাদ দিয়ে যার পূজা সে করত তা তাকে ঈমান থেকে নিবৃত্ত করেছিল। নিশ্চয় সে ছিল কাফির সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত।
(আন-নামাল আয়াত: ৪৩)

191 ১৯১
وَ اِنَّ رَبَّکَ لَهُوَ الۡعَزِیۡزُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রব তিনি তো মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৯১)

2 ২
رَسُوۡلٌ مِّنَ اللّٰهِ یَتۡلُوۡا صُحُفًا مُّطَهَّرَۃً ۙ
অনুবাদ: আল্লাহর পক্ষ থেকে এক রাসূল পবিত্র কিতাবসমূহ তিলাওয়াত করে।
(আল-বায়্যিনাহ আয়াত: ২)

162 ১৬২
قُلۡ اِنَّ صَلَاتِیۡ وَ نُسُکِیۡ وَ مَحۡیَایَ وَ مَمَاتِیۡ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘নিশ্চয় আমার সালাত, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য, যিনি সকল সৃষ্টির রব’।
(আল-আনআম আয়াত: ১৬২)

19 ১৯
وَ لِکُلٍّ دَرَجٰتٌ مِّمَّا عَمِلُوۡا ۚ وَ لِیُوَفِّیَهُمۡ اَعۡمَالَهُمۡ وَ هُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর সকলের জন্যই তাদের আমল অনুসারে মর্যাদা রয়েছে। আর আল্লাহ যেন তাদেরকে তাদের কর্মের পূর্ণ প্রতিফল দিতে পারেন। আর তাদের প্রতি কোন যুলম করা হবে না।
(আল-আহকাফ আয়াত: ১৯)

112 ১১২
وَ کَذٰلِکَ جَعَلۡنَا لِکُلِّ نَبِیٍّ عَدُوًّا شَیٰطِیۡنَ الۡاِنۡسِ وَ الۡجِنِّ یُوۡحِیۡ بَعۡضُهُمۡ اِلٰی بَعۡضٍ زُخۡرُفَ الۡقَوۡلِ غُرُوۡرًا ؕ وَ لَوۡ شَآءَ رَبُّکَ مَا فَعَلُوۡهُ فَذَرۡهُمۡ وَ مَا یَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি প্রত্যেক নবীর শত্রু করেছি মানুষ ও জিনের মধ্য থেকে শয়তানদেরকে, তারা প্রতারণার উদ্দেশ্যে একে অপরকে চাকচিক্যপূর্ণ কথার কুমন্ত্রণা দেয় এবং তোমার রব যদি চাইতেন, তবে তারা তা করত না। সুতরাং তুমি তাদেরকে ও তারা যে মিথ্যা রটায়, তা ত্যাগ কর।
(আল-আনআম আয়াত: ১১২)

46 ৪৬
اِلٰی فِرۡعَوۡنَ وَ مَلَا۠ئِهٖ فَاسۡتَکۡبَرُوۡا وَ کَانُوۡا قَوۡمًا عَالِیۡنَ
অনুবাদ: ফির‘আউন ও তার পারিষদবর্গের কাছে; কিন্তু তারা অহঙ্কার করল এবং তারা ছিল উদ্ধত কওম।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৪৬)

28 ২৮
هُوَ الَّذِیۡۤ اَرۡسَلَ رَسُوۡلَهٗ بِالۡهُدٰی وَ دِیۡنِ الۡحَقِّ لِیُظۡهِرَهٗ عَلَی الدِّیۡنِ کُلِّهٖ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ شَهِیۡدًا
অনুবাদ: তিনিই তাঁর রাসূলকে হিদায়াত ও সত্য দীনসহ প্রেরণ করেছেন, যাতে তিনি এটাকে সকল দীনের উপর বিজয়ী করতে পারেন। আর সাক্ষী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
(আল-ফাতহ আয়াত: ২৮)

15 ১৫
اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِ اٰیٰتُنَا قَالَ اَسَاطِیۡرُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: যখন তার কাছে আমার আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হয় তখন সে বলে, এগুলো পূর্ববর্তীদের কল্পকাহিনীমাত্র।
(আল-কলম আয়াত: ১৫)

66 ৬৬
وَ لَوۡ اَنَّا کَتَبۡنَا عَلَیۡهِمۡ اَنِ اقۡتُلُوۡۤا اَنۡفُسَکُمۡ اَوِ اخۡرُجُوۡا مِنۡ دِیَارِکُمۡ مَّا فَعَلُوۡهُ اِلَّا قَلِیۡلٌ مِّنۡهُمۡ ؕ وَ لَوۡ اَنَّهُمۡ فَعَلُوۡا مَا یُوۡعَظُوۡنَ بِهٖ لَکَانَ خَیۡرًا لَّهُمۡ وَ اَشَدَّ تَثۡبِیۡتًا
অনুবাদ: আর যদি আমি তাদের উপর লিখে দিতাম যে, তোমরা নিজদের হত্যা কর কিংবা নিজ গৃহ থেকে বের হয়ে যাও, তাহলে তাদের কম সংখ্যক লোকই তা বাস্তবায়ন করত। আর যে উপদেশ তাদেরকে দেয়া হয় যদি তারা তা বাস্তবায়ন করত, তাহলে সেটি হত তাদের জন্য উত্তম এবং স্থিরতায় সুদৃঢ়।
(আন-নিসা আয়াত: ৬৬)

45 ৪৫
فَکَاَیِّنۡ مِّنۡ قَرۡیَۃٍ اَهۡلَکۡنٰهَا وَ هِیَ ظَالِمَۃٌ فَهِیَ خَاوِیَۃٌ عَلٰی عُرُوۡشِهَا وَ بِئۡرٍ مُّعَطَّلَۃٍ وَّ قَصۡرٍ مَّشِیۡدٍ
অনুবাদ: অতঃপর কত জনপদ আমি ধ্বংস করেছি যেগুলির বাসিন্দারা ছিল যালিম, তাই এইসব জনপদ তাদের ঘরের ছাদসহ ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছিল, কত কূপ পরিত্যক্ত হয়েছে এবং কত সুদৃঢ় প্রাসাদ ধ্বংস হয়েছে!
(আল-হজ্জ আয়াত: ৪৫)

56 ৫৬
اَنۡ تَقُوۡلَ نَفۡسٌ یّٰحَسۡرَتٰی عَلٰی مَا فَرَّطۡتُّ فِیۡ جَنۡۢبِ اللّٰهِ وَ اِنۡ کُنۡتُ لَمِنَ السّٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: যাতে কাউকেও বলতে না হয়, ‘হায় আফসোস! আল্লাহর হক আদায়ে আমি যে শৈথিল্য করেছিলাম তার জন্য। আর আমি কেবল ঠাট্টা-বিদ্রূপকারীদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিলাম’।
(আয-যুমার আয়াত: ৫৬)

77 ৭৭
فَعَقَرُوا النَّاقَۃَ وَ عَتَوۡا عَنۡ اَمۡرِ رَبِّهِمۡ وَ قَالُوۡا یٰصٰلِحُ ائۡتِنَا بِمَا تَعِدُنَاۤ اِنۡ کُنۡتَ مِنَ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা উষ্ট্রীকে যবেহ করল এবং তাদের রবের আদেশ অমান্য করল। আর তারা বলল, ‘হে সালিহ, তুমি আমাদেরকে যে ওয়াদা দিয়েছ, তা আমাদের কাছে নিয়ে এসো, যদি তুমি রাসূলদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাক’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৭৭)

8 ৮
وَ اِنَّا لَجٰعِلُوۡنَ مَا عَلَیۡهَا صَعِیۡدًا جُرُزًا
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তার উপর যা রয়েছে তাকে আমি উদ্ভিদহীন শুষ্ক মাটিতে পরিণত করব।
(আল-কাহফ আয়াত: ৮)

45 ৪৫
وَ سۡـَٔلۡ مَنۡ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ قَبۡلِکَ مِنۡ رُّسُلِنَاۤ اَجَعَلۡنَا مِنۡ دُوۡنِ الرَّحۡمٰنِ اٰلِـهَۃً یُّعۡبَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমার পূর্বে আমি রাসূলগণ থেকে যাদের প্রেরণ করেছিলাম তুমি তাদেরকে জিজ্ঞাসা করে দেখ, আমি কি রহমানের পরিবর্তে অন্য কোন উপাস্য নির্ধারণ করে দিয়েছিলাম, যাদের ইবাদাত করা যাবে?
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৪৫)

21 ২১
وَ اذۡکُرۡ اَخَا عَادٍ ؕ اِذۡ اَنۡذَرَ قَوۡمَهٗ بِالۡاَحۡقَافِ وَ قَدۡ خَلَتِ النُّذُرُ مِنۡۢ بَیۡنِ یَدَیۡهِ وَ مِنۡ خَلۡفِهٖۤ اَلَّا تَعۡبُدُوۡۤا اِلَّا اللّٰهَ ؕ اِنِّیۡۤ اَخَافُ عَلَیۡکُمۡ عَذَابَ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর ‘আ’দ সম্প্রদায়ের ভাইয়ের কথা, যখন সে আহকাফের স্বীয় সম্প্রদায়কে সতর্ক করেছিল। আর এমন সতর্ককারীরা তার পূর্বে এবং তার পরেও গত হয়েছে যে, ‘তোমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদাত করো না। নিশ্চয় আমি তোমাদের উপর এক ভয়াবহ দিনের আযাবের আশঙ্কা করছি’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ২১)

97 ৯৭
وَ لَوۡ جَآءَتۡهُمۡ کُلُّ اٰیَۃٍ حَتّٰی یَرَوُا الۡعَذَابَ الۡاَلِیۡمَ
অনুবাদ: যদিও তাদের নিকট সকল নিদর্শন এসে উপস্থিত হয়, যতক্ষণ না তারা যন্ত্রণাদায়ক আযাব প্রত্যক্ষ করে।
(ইউনুস আয়াত: ৯৭)

135 ১৩৫
فَلَمَّا کَشَفۡنَا عَنۡهُمُ الرِّجۡزَ اِلٰۤی اَجَلٍ هُمۡ بٰلِغُوۡهُ اِذَا هُمۡ یَنۡکُثُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখনই আমি তাদের থেকে আযাব সরিয়ে নিতাম কিছু কালের জন্য যা তাদের জন্য নির্ধারিত ছিল, তখনই তারা অঙ্গীকার ভঙ্গ করত।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৩৫)

165 ১৬৫
رُسُلًا مُّبَشِّرِیۡنَ وَ مُنۡذِرِیۡنَ لِئَلَّا یَکُوۡنَ لِلنَّاسِ عَلَی اللّٰهِ حُجَّۃٌۢ بَعۡدَ الرُّسُلِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَزِیۡزًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: আর (পাঠিয়েছি) রাসূলগণকে সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে, যাতে আল্লাহর বিপক্ষে রাসূলদের পর মানুষের জন্য কোন অজুহাত না থাকে। আর আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় ।
(আন-নিসা আয়াত: ১৬৫)

23 ২৩
ءَاَتَّخِذُ مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اٰلِهَۃً اِنۡ یُّرِدۡنِ الرَّحۡمٰنُ بِضُرٍّ لَّا تُغۡنِ عَنِّیۡ شَفَاعَتُهُمۡ شَیۡئًا وَّ لَا یُنۡقِذُوۡنِ
অনুবাদ: আমি কি তাঁর পরিবর্তে অন্য ইলাহ গ্রহণ করব? যদি পরম করুণাময় আমার কোন ক্ষতি করার ইচ্ছা করেন, তাহলে তাদের সুপারিশ আমার কোন কাজে আসবে না এবং তারা আমাকে উদ্ধারও করতে পারবে না’।
(ইয়াসীন আয়াত: ২৩)

70 ৭০
قَالَ فَاِنِ اتَّبَعۡتَنِیۡ فَلَا تَسۡـَٔلۡنِیۡ عَنۡ شَیۡءٍ حَتّٰۤی اُحۡدِثَ لَکَ مِنۡهُ ذِکۡرًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘তবে আপনি যদি আমাকে অনুসরণ করেন, তাহলে কোন বিষয় সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করবেন না, যতক্ষণ না আমি সে সম্পর্কে আপনাকে জানাই’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৭০)

45 ৪৫
فَقُطِعَ دَابِرُ الۡقَوۡمِ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا ؕ وَ الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব যালিম সম্প্রদায়ের মূল কেটে ফেলা হল। আর সকল প্রশংসা রাববুল আলামীন আল্লাহর জন্য।
(আল-আনআম আয়াত: ৪৫)

53 ৫৩
وَ یَسۡتَنۡۢبِئُوۡنَکَ اَحَقٌّ هُوَ ؕؔ قُلۡ اِیۡ وَ رَبِّیۡۤ اِنَّهٗ لَحَقٌّ ۚؕؔ وَ مَاۤ اَنۡتُمۡ بِمُعۡجِزِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তোমার কাছে জানতে চায়, ‘তা কি সত্য’? বল, ‘হ্যাঁ, আমার রবের কসম! নিশ্চয় তা সত্য এবং তোমরা পরাস্তকারী নও’।
(ইউনুস আয়াত: ৫৩)

64 ৬৪
وَ اَتَیۡنٰکَ بِالۡحَقِّ وَ اِنَّا لَصٰدِقُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমরা তোমার নিকট সত্য নিয়ে এসেছি এবং আমরা অবশ্যই সত্যবাদী’।
(আল-হিজর আয়াত: ৬৪)

6 ৬
فَلَمۡ یَزِدۡهُمۡ دُعَآءِیۡۤ اِلَّا فِرَارًا
অনুবাদ: ‘অতঃপর আমার আহবান কেবল তাদের পলায়নই বাড়িয়ে দিয়েছে’।
(নূহ আয়াত: ৬)

53 ৫৩
فَمَالِـُٔوۡنَ مِنۡهَا الۡبُطُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তা দিয়ে পেট ভর্তি করবে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৫৩)

29 ২৯
جَهَنَّمَ ۚ یَصۡلَوۡنَهَا ؕ وَ بِئۡسَ الۡقَرَارُ
অনুবাদ: জাহান্নামে, যাতে তারা দগ্ধ হবে, আর তা কতইনা নিকৃষ্ট অবস্থান!
(ইবরাহীম আয়াত: ২৯)

22 ২২
وَ لَمَّا رَاَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ الۡاَحۡزَابَ ۙ قَالُوۡا هٰذَا مَا وَعَدَنَا اللّٰهُ وَ رَسُوۡلُهٗ وَ صَدَقَ اللّٰهُ وَ رَسُوۡلُهٗ ۫ وَ مَا زَادَهُمۡ اِلَّاۤ اِیۡمَانًا وَّ تَسۡلِیۡمًا
অনুবাদ: আর মুমিনগণ যখন সম্মিলিত বাহিনীকে দেখল তখন তারা বলল, ‘আল্লাহ ও তাঁর রাসূল আমাদের যে ওয়াদা দিয়েছেন এটি তো তাই। আর আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সত্যই বলেছেন’। এতে তাদের ঈমান ও আত্মসমর্পণই বৃদ্ধি পেল।
(আল-আহযাব আয়াত: ২২)

9 ৯
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَنُدۡخِلَنَّهُمۡ فِی الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে, আমি অবশ্যই তাদেরকে সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত করব।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৯)

48 ৪৮
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا مُوۡسٰی وَ هٰرُوۡنَ الۡفُرۡقَانَ وَ ضِیَآءً وَّ ذِکۡرًا لِّلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তো মূসা ও হারূনকে সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী দিয়েছিলাম এবং মুত্তাকীদের জন্য দিয়েছিলাম জ্যোতি ও উপদেশ।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৪৮)

68 ৬৮
قَالُوا ادۡعُ لَنَا رَبَّکَ یُبَیِّنۡ لَّنَا مَا هِیَ ؕ قَالَ اِنَّهٗ یَقُوۡلُ اِنَّهَا بَقَرَۃٌ لَّا فَارِضٌ وَّ لَا بِکۡرٌ ؕ عَوَانٌۢ بَیۡنَ ذٰلِکَ ؕ فَافۡعَلُوۡا مَا تُؤۡمَرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি আমাদের জন্য তোমার রবের নিকট দো‘আ কর, তিনি যেন আমাদের জন্য স্পষ্ট করে দেন গাভীটি কেমন হবে’। সে বলল, ‘নিশ্চয় তিনি বলছেন, নিশ্চয় তা হবে গরু, বুড়ো নয় এবং বাচ্চাও নয়। এর মাঝামাঝি ধরনের। সুতরাং তোমরা কর যা তোমাদেরকে নির্দেশ দেয়া হচ্ছে’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৬৮)

41 ৪১
وَ جَعَلۡنٰهُمۡ اَئِمَّۃً یَّدۡعُوۡنَ اِلَی النَّارِ ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ لَا یُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে নেতা বানিয়েছিলাম, তারা জাহান্নামের দিকে আহবান করত এবং কিয়ামতের দিন তাদেরকে সাহায্য করা হবে না।
(আল-কাসাস আয়াত: ৪১)

67 ৬৭
لِکُلِّ نَبَاٍ مُّسۡتَقَرٌّ ۫ وَّ سَوۡفَ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: প্রত্যেক সংবাদের নির্ধারিত সময় রয়েছে এবং অচিরেই তোমরা জানবে।
(আল-আনআম আয়াত: ৬৭)

16 ১৬
فَعَّالٌ لِّمَا یُرِیۡدُ
অনুবাদ: তিনি তা-ই করেন যা চান ।
(আল-বুরুজ আয়াত: ১৬)

165 ১৬৫
وَ مِنَ النَّاسِ مَنۡ یَّتَّخِذُ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اَنۡدَادًا یُّحِبُّوۡنَهُمۡ کَحُبِّ اللّٰهِ ؕ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَشَدُّ حُبًّا لِّلّٰهِ ؕوَ لَوۡ یَرَی الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡۤا اِذۡ یَرَوۡنَ الۡعَذَابَ ۙ اَنَّ الۡقُوَّۃَ لِلّٰهِ جَمِیۡعًا ۙ وَّ اَنَّ اللّٰهَ شَدِیۡدُ الۡعَذَابِ
অনুবাদ: আর মানুষের মধ্যে এমনও আছে, যারা আল্লাহ ছাড়া অন্যকে আল্লাহর সমকক্ষরূপে গ্রহণ করে, তাদেরকে আল্লাহকে ভালবাসার মত ভালবাসে। আর যারা ঈমান এনেছে, তারা আল্লাহর জন্য ভালবাসায় দৃঢ়তর। আর যদি যালিমগণ দেখে- যখন তারা আযাব দেখবে যে, নিশ্চয় সকল শক্তি আল্লাহর জন্য এবং নিশ্চয় আল্লাহ আযাব দানে কঠোর।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৬৫)

41 ৪১
فَاِنَّ الۡجَنَّۃَ هِیَ الۡمَاۡوٰی
অনুবাদ: নিশ্চয় জান্নাত হবে তার আবাসস্থল।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৪১)

224 ২২৪
وَ الشُّعَرَآءُ یَتَّبِعُهُمُ الۡغَاوٗنَ
অনুবাদ: আর বিভ্রান্তরাই কবিদের অনুসরণ করে।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২২৪)

33 ৩৩
فَاِنَّهُمۡ یَوۡمَئِذٍ فِی الۡعَذَابِ مُشۡتَرِکُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তারা সেদিন আযাবে অংশীদার হবে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৩৩)

7 ৭
اَلَّذِیۡنَ یَحۡمِلُوۡنَ الۡعَرۡشَ وَ مَنۡ حَوۡلَهٗ یُسَبِّحُوۡنَ بِحَمۡدِ رَبِّهِمۡ وَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِهٖ وَ یَسۡتَغۡفِرُوۡنَ لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا ۚ رَبَّنَا وَسِعۡتَ کُلَّ شَیۡءٍ رَّحۡمَۃً وَّ عِلۡمًا فَاغۡفِرۡ لِلَّذِیۡنَ تَابُوۡا وَ اتَّبَعُوۡا سَبِیۡلَکَ وَ قِهِمۡ عَذَابَ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: যারা আরশকে ধারণ করে এবং যারা এর চারপাশে রয়েছে, তারা তাদের রবের প্রশংসাসহ তাসবীহ পাঠ করে এবং তাঁর প্রতি ঈমান রাখে। আর মুমিনদের জন্য ক্ষমা চেয়ে বলে যে, ‘হে আমাদের রব, আপনি রহমত ও জ্ঞান দ্বারা সব কিছুকে পরিব্যপ্ত করে রয়েছেন। অতএব যারা তাওবা করে এবং আপনার পথ অনুসরণ করে আপনি তাদেরকে ক্ষমা করে দিন। আর জাহান্নামের আযাব থেকে আপনি তাদেরকে রক্ষা করুন’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৭)

36 ৩৬
وَ یَقُوۡلُوۡنَ اَئِنَّا لَتَارِکُوۡۤا اٰلِهَتِنَا لِشَاعِرٍ مَّجۡنُوۡنٍ
অনুবাদ: আর বলত, ‘আমরা কি এক পাগল কবির জন্য আমাদের উপাস্যদের ছেড়ে দেব?’
(আস-সাফফাত আয়াত: ৩৬)

122 ১২২
اِنَّهُمَا مِنۡ عِبَادِنَا الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তারা দু’জনই ছিল আমার মুমিন বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১২২)

2 ২
اِتَّخَذُوۡۤا اَیۡمَانَهُمۡ جُنَّۃً فَصَدُّوۡا عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ؕ اِنَّهُمۡ سَآءَ مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা নিজদের শপথকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে। অতঃপর তারা আল্লাহর পথ থেকে বিরত রাখে। তারা যা করছে, নিশ্চয় তা কতইনা মন্দ!
(আল-মুনাফিকূন আয়াত: ২)

26 ২৬
وَ قَالُوا اتَّخَذَ الرَّحۡمٰنُ وَلَدًا سُبۡحٰنَهٗ ؕ بَلۡ عِبَادٌ مُّکۡرَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘পরম করুণাময় সন্তান গ্রহণ করেছেন।’ তিনি পবিত্র। বরং তারা* সম্মানিত বান্দা।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ২৬)

17 ১৭
ثُمَّ نُتۡبِعُهُمُ الۡاٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর পরবর্তীদেরকে তাদের অনুসারী বানাই।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ১৭)

82 ৮২
وَ نُنَزِّلُ مِنَ الۡقُرۡاٰنِ مَا هُوَ شِفَآءٌ وَّ رَحۡمَۃٌ لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ ۙ وَ لَا یَزِیۡدُ الظّٰلِمِیۡنَ اِلَّا خَسَارًا
অনুবাদ: আর আমি কুরআন নাযিল করি যা মুমিনদের জন্য শিফা ও রহমত, কিন্তু তা যালিমদের ক্ষতিই বাড়িয়ে দেয়।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৮২)

22 ২২
کُلَّمَاۤ اَرَادُوۡۤا اَنۡ یَّخۡرُجُوۡا مِنۡهَا مِنۡ غَمٍّ اُعِیۡدُوۡا فِیۡهَا ٭ وَ ذُوۡقُوۡا عَذَابَ الۡحَرِیۡقِ
অনুবাদ: যখনই তারা যন্ত্রণাকাতর হয়ে তা থেকে বের হয়ে আসতে চাইবে, তখনই তাদেরকে তাতে ফিরিয়ে দেয়া হবে এবং বলা হবে, দহন-যন্ত্রণা আস্বাদন কর।
(আল-হজ্জ আয়াত: ২২)

21 ২১
اَمَّنۡ هٰذَا الَّذِیۡ یَرۡزُقُکُمۡ اِنۡ اَمۡسَکَ رِزۡقَهٗ ۚ بَلۡ لَّجُّوۡا فِیۡ عُتُوٍّ وَّ نُفُوۡرٍ
অনুবাদ: অথবা এমন কে আছে, যে তোমাদেরকে রিয্ক দান করবে যদি আল্লাহ তাঁর রিয্ক বন্ধ করে দেন? বরং তারা অহমিকা ও অনীহায় নিমজ্জিত হয়ে আছে।
(আল-মুলক আয়াত: ২১)

4 ৪
وَ مَاۤ اَهۡلَکۡنَا مِنۡ قَرۡیَۃٍ اِلَّا وَ لَهَا کِتَابٌ مَّعۡلُوۡمٌ
অনুবাদ: আর আমি কোন জনপদকে ধ্বংস করিনি তার জন্য নির্ধারিত সময় ছাড়া।
(আল-হিজর আয়াত: ৪)

110 ১১০
وَ مَنۡ یَّعۡمَلۡ سُوۡٓءًا اَوۡ یَظۡلِمۡ نَفۡسَهٗ ثُمَّ یَسۡتَغۡفِرِ اللّٰهَ یَجِدِ اللّٰهَ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: আর যে ব্যক্তি মন্দ কাজ করবে কিংবা নিজের প্রতি যুলম করবে তারপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে, সে আল্লাহকে পাবে ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নিসা আয়াত: ১১০)

6 ৬
وَ کَمۡ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ نَّبِیٍّ فِی الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: আর পূর্ববর্তীদের মধ্যে আমি বহু নবী পাঠিয়েছিলাম।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৬)

34 ৩৪
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৩৪)

44 ৪৪
تَحِیَّتُهُمۡ یَوۡمَ یَلۡقَوۡنَهٗ سَلٰمٌ ۖۚ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ اَجۡرًا کَرِیۡمًا
অনুবাদ: যেদিন তারা তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করবে সেদিন তাদের অভিবাদন হবে: ‘সালাম’। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন সম্মানজনক প্রতিদান।
(আল-আহযাব আয়াত: ৪৪)

10 ১০
مِنۡ وَّرَآئِهِمۡ جَهَنَّمُ ۚ وَ لَا یُغۡنِیۡ عَنۡهُمۡ مَّا کَسَبُوۡا شَیۡئًا وَّ لَا مَا اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اَوۡلِیَآءَ ۚ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: তাদের সামনে রয়েছে জাহান্নাম। তারা যা উপার্জন করেছে অথবা আল্লাহর পরিবর্তে তারা যাদের অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করেছে, এসব তাদের কোন কাজে আসবে না। তাদের জন্য রয়েছে মহাআযাব।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ১০)

186 ১৮৬
وَ اِذَا سَاَلَکَ عِبَادِیۡ عَنِّیۡ فَاِنِّیۡ قَرِیۡبٌ ؕ اُجِیۡبُ دَعۡوَۃَ الدَّاعِ اِذَا دَعَانِ ۙ فَلۡیَسۡتَجِیۡبُوۡا لِیۡ وَ لۡیُؤۡمِنُوۡا بِیۡ لَعَلَّهُمۡ یَرۡشُدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন আমার বান্দাগণ তোমাকে আমার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবে, আমি তো নিশ্চয় নিকটবর্তী। আমি আহবানকারীর ডাকে সাড়া দেই, যখন সে আমাকে ডাকে। সুতরাং তারা যেন আমার ডাকে সাড়া দেয় এবং আমার প্রতি ঈমান আনে। আশা করা যায় তারা সঠিক পথে চলবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৮৬)

37 ৩৭
اِنۡ هِیَ اِلَّا حَیَاتُنَا الدُّنۡیَا نَمُوۡتُ وَ نَحۡیَا وَ مَا نَحۡنُ بِمَبۡعُوۡثِیۡنَ
অনুবাদ: ‘এ শুধু আমাদের দুনিয়ার জীবন। আমরা মরে যাই এবং বেঁচে থাকি। আর আমরা পুনরুত্থিত হবার নই’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৩৭)

157 ১৫৭
وَّ قَوۡلِهِمۡ اِنَّا قَتَلۡنَا الۡمَسِیۡحَ عِیۡسَی ابۡنَ مَرۡیَمَ رَسُوۡلَ اللّٰهِ ۚ وَ مَا قَتَلُوۡهُ وَ مَا صَلَبُوۡهُ وَ لٰکِنۡ شُبِّهَ لَهُمۡ ؕ وَ اِنَّ الَّذِیۡنَ اخۡتَلَفُوۡا فِیۡهِ لَفِیۡ شَکٍّ مِّنۡهُ ؕ مَا لَهُمۡ بِهٖ مِنۡ عِلۡمٍ اِلَّا اتِّبَاعَ الظَّنِّ ۚ وَ مَا قَتَلُوۡهُ یَقِیۡنًۢا
অনুবাদ: এবং তাদের এ কথার কারণে যে, ‘আমরা আল্লাহর রাসূল মারইয়াম পুত্র ঈসা মাসীহকে হত্যা করেছি’। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি এবং তাকে শূলেও চড়ায়নি। বরং তাদেরকে ধাঁধায় ফেলা হয়েছিল। আর নিশ্চয় যারা তাতে মতবিরোধ করেছিল, অবশ্যই তারা তার ব্যাপারে সন্দেহের মধ্যে ছিল। ধারণার অনুসরণ ছাড়া এ ব্যাপারে তাদের কোন জ্ঞান নেই। আর এটা নিশ্চিত যে, তারা তাকে হত্যা করেনি।
(আন-নিসা আয়াত: ১৫৭)

61 ৬১
وَ یُنَجِّی اللّٰهُ الَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا بِمَفَازَتِهِمۡ ۫ لَا یَمَسُّهُمُ السُّوۡٓءُ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ মুত্তাকীদেরকে তাদের সাফল্যসহ নাজাত দেবেন। কোন অমঙ্গল তাদেরকে স্পর্শ করবে না। আর তারা চিন্তিতও হবে না।
(আয-যুমার আয়াত: ৬১)

119 ১১৯
ثُمَّ اِنَّ رَبَّکَ لِلَّذِیۡنَ عَمِلُوا السُّوۡٓءَ بِجَهَالَۃٍ ثُمَّ تَابُوۡا مِنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ وَ اَصۡلَحُوۡۤا ۙ اِنَّ رَبَّکَ مِنۡۢ بَعۡدِهَا لَغَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: তারপর নিশ্চয় তোমার রব তাদের জন্য, যারা অজ্ঞাতসারে মন্দ কাজ করেছে, এরপর তারা তওবা করেছে এবং পরিশুদ্ধ হয়েছে। নিশ্চয় তোমার রব এসবের পর পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নাহাল আয়াত: ১১৯)

19 ১৯
اِنۡ تَسۡتَفۡتِحُوۡا فَقَدۡ جَآءَکُمُ الۡفَتۡحُ ۚ وَ اِنۡ تَنۡتَهُوۡا فَهُوَ خَیۡرٌ لَّکُمۡ ۚ وَ اِنۡ تَعُوۡدُوۡا نَعُدۡ ۚ وَ لَنۡ تُغۡنِیَ عَنۡکُمۡ فِئَتُکُمۡ شَیۡئًا وَّ لَوۡ کَثُرَتۡ ۙ وَ اَنَّ اللّٰهَ مَعَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: যদি তোমরা বিজয় কামনা করে থাক, তাহলে তো তোমাদের নিকট বিজয় এসে গিয়েছে। আর যদি তোমরা বিরত হও, তাহলে সেটি তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর যদি তোমরা পুনরায় কর, তাহলে আমিও পুনরায় করব এবং তোমাদের দল কখনো তোমাদের কোন উপকারে আসবে না যদিও তা অধিক হয়। আর নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের সাথে আছেন।
(আল-আনফাল আয়াত: ১৯)

57 ৫৭
مَاۤ اُرِیۡدُ مِنۡهُمۡ مِّنۡ رِّزۡقٍ وَّ مَاۤ اُرِیۡدُ اَنۡ یُّطۡعِمُوۡنِ
অনুবাদ: আমি তাদের কাছে কোন রিয্ক চাই না; আর আমি চাই না যে, তারা আমাকে খাবার দিবে।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৫৭)

63 ৬৩
لَوۡ لَا یَنۡهٰهُمُ الرَّبّٰنِیُّوۡنَ وَ الۡاَحۡبَارُ عَنۡ قَوۡلِهِمُ الۡاِثۡمَ وَ اَکۡلِهِمُ السُّحۡتَ ؕ لَبِئۡسَ مَا کَانُوۡا یَصۡنَعُوۡنَ
অনুবাদ: কেন তাদেরকে রব্বানী ও ধর্মবিদগণ তাদের পাপের কথা ও হারাম ভক্ষণ থেকে নিষেধ করে না? তারা যা করছে, নিশ্চয় তা কতইনা মন্দ!
(আল-মায়েদা আয়াত: ৬৩)

72 ৭২
وَعَدَ اللّٰهُ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ الۡمُؤۡمِنٰتِ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا وَ مَسٰکِنَ طَیِّبَۃً فِیۡ جَنّٰتِ عَدۡنٍ ؕ وَ رِضۡوَانٌ مِّنَ اللّٰهِ اَکۡبَرُ ؕ ذٰلِکَ هُوَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: আল্লাহ মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদেরকে জান্নাতের ওয়াদা দিয়েছেন, যার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হবে নহরসমূহ, তাতে তারা চিরদিন থাকবে এবং (ওয়াদা দিচ্ছেন) স্থায়ী জান্নাতসমূহে পবিত্র বাসস্থানসমূহের। আর আল্লাহর পক্ষ থেকে সন্তুষ্টি সবচেয়ে বড়। এটাই মহাসফলতা।
(আত-তাওবা আয়াত: ৭২)

101 ১০১
فَبَشَّرۡنٰهُ بِغُلٰمٍ حَلِیۡمٍ
অনুবাদ: অতঃপর তাকে আমি পরম ধৈর্যশীল একজন পুত্র সন্তানের সুসংবাদ দিলাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১০১)

19 ১৯
اِنَّ الۡاِنۡسَانَ خُلِقَ هَلُوۡعًا
অনুবাদ: নিশ্চয় মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে অস্থির করে।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ১৯)

10 ১০
اِذۡ رَاٰ نَارًا فَقَالَ لِاَهۡلِهِ امۡکُثُوۡۤا اِنِّیۡۤ اٰنَسۡتُ نَارًا لَّعَلِّیۡۤ اٰتِیۡکُمۡ مِّنۡهَا بِقَبَسٍ اَوۡ اَجِدُ عَلَی النَّارِ هُدًی
অনুবাদ: যখন সে আগুন দেখল, তখন নিজ পরিবারকে বলল, ‘তোমরা অপেক্ষা কর, আমি আগুন দেখতে পেয়েছি, আশা করি আমি তোমাদের জন্য তা থেকে কিছু জ্বলন্ত আঙ্গার নিয়ে আসতে পারব অথবা আগুনের নিকট পথনির্দেশ পাব।’
(ত্ব-হা আয়াত: ১০)

43 ৪৩
کُلُوۡا وَ اشۡرَبُوۡا هَنِیۡٓــًٔۢا بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: (তাদেরকে বলা হবে) ‘তোমরা যে আমল করতে তার প্রতিদানস্বরূপ তৃপ্তির সাথে পানাহার কর;
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৪৩)

2 ২
مَا یَفۡتَحِ اللّٰهُ لِلنَّاسِ مِنۡ رَّحۡمَۃٍ فَلَا مُمۡسِکَ لَهَا ۚ وَ مَا یُمۡسِکۡ ۙ فَلَا مُرۡسِلَ لَهٗ مِنۡۢ بَعۡدِهٖ ؕ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: আল্লাহ মানুষের জন্য যে রহমত উন্মুক্ত করে দেন তা আটকে রাখার কেউ নেই। আর তিনি যা আটকে রাখেন, তারপর তা ছাড়াবার কেউ নেই। আর তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(ফাতির আয়াত: ২)

66 ৬৬
قَالَ لَنۡ اُرۡسِلَهٗ مَعَکُمۡ حَتّٰی تُؤۡتُوۡنِ مَوۡثِقًا مِّنَ اللّٰهِ لَتَاۡتُنَّنِیۡ بِهٖۤ اِلَّاۤ اَنۡ یُّحَاطَ بِکُمۡ ۚ فَلَمَّاۤ اٰتَوۡهُ مَوۡثِقَهُمۡ قَالَ اللّٰهُ عَلٰی مَا نَقُوۡلُ وَکِیۡلٌ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমি তোমাদের সাথে তাকে কখনো পাঠাব না, যতক্ষণ না তোমরা আমাকে আল্লাহর নামে অঙ্গীকার প্রদান কর যে, তাকে অবশ্যই আমার কাছে নিয়ে আসবে। তবে তোমরা (শত্রু বা বিপদ দ্বারা) বেষ্টিত হলে ভিন্ন কথা’। অতঃপর যখন তারা তাকে প্রতিশ্রুতি দিল, তখন সে বলল, ‘আমরা যা বলছি সে ব্যাপারে আল্লাহই সাক্ষী’।
(ইউসুফ আয়াত: ৬৬)

90 ৯০
اِلَّا الَّذِیۡنَ یَصِلُوۡنَ اِلٰی قَوۡمٍۭ بَیۡنَکُمۡ وَ بَیۡنَهُمۡ مِّیۡثَاقٌ اَوۡ جَآءُوۡکُمۡ حَصِرَتۡ صُدُوۡرُهُمۡ اَنۡ یُّقَاتِلُوۡکُمۡ اَوۡ یُقَاتِلُوۡا قَوۡمَهُمۡ ؕ وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ لَسَلَّطَهُمۡ عَلَیۡکُمۡ فَلَقٰتَلُوۡکُمۡ ۚ فَاِنِ اعۡتَزَلُوۡکُمۡ فَلَمۡ یُقَاتِلُوۡکُمۡ وَ اَلۡقَوۡا اِلَیۡکُمُ السَّلَمَ ۙ فَمَا جَعَلَ اللّٰهُ لَکُمۡ عَلَیۡهِمۡ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: তবে (তাদেরকে হত্যা করো না) যারা মিলিত হয় এমন কওমের সাথে, যাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে সন্ধিচুক্তি রয়েছে। অথবা তোমাদের কাছে আসে এমন অবস্থায় যে, তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে কিংবা তাদের কওমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে তাদের মন সঙ্কুচিত হয়ে গিয়েছে। আর আল্লাহ চাইলে অবশ্যই তাদেরকে তোমাদের উপর ক্ষমতা দিতে পারতেন। অতঃপর নিশ্চিতরূপে তারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করত। অতএব তারা যদি তোমাদের থেকে সরে যায় অতঃপর তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ না করে এবং তোমাদের কাছে শান্তি প্রস্তাব উপস্থাপন করে, তাহলে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাদের বিরুদ্ধে কোন পথ রাখেননি।
(আন-নিসা আয়াত: ৯০)

21 ২১
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ خَسِرُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ وَ ضَلَّ عَنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: এরা তো নিজদেরই ক্ষতি করেছে, আর তারা যা রটিয়ে বেড়াত, তাদের থেকে তা হারিয়ে গেছে।
(হূদ আয়াত: ২১)

22 ২২
وَ اضۡمُمۡ یَدَکَ اِلٰی جَنَاحِکَ تَخۡرُجۡ بَیۡضَآءَ مِنۡ غَیۡرِ سُوۡٓءٍ اٰیَۃً اُخۡرٰی
অনুবাদ: ‘আর তোমার হাত তোমার বগলের সাথে মিলাও, তাহলে তা উজ্জ্বল হয়ে বেরিয়ে আসবে কোনরূপ ত্রুটি ছাড়া; আরেকটি নিদর্শনরূপে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ২২)

36 ৩৬
وَ لَا تَقۡفُ مَا لَیۡسَ لَکَ بِهٖ عِلۡمٌ ؕ اِنَّ السَّمۡعَ وَ الۡبَصَرَ وَ الۡفُؤَادَ کُلُّ اُولٰٓئِکَ کَانَ عَنۡهُ مَسۡـُٔوۡلًا
অনুবাদ: আর যে বিষয় তোমার জানা নাই তার অনুসরণ করো না। নিশ্চয় কান, চোখ ও অন্তকরণ- এদের প্রতিটির ব্যাপারে সে জিজ্ঞাসিত হবে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৩৬)

38 ৩৮
یَوۡمَ یَقُوۡمُ الرُّوۡحُ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ صَفًّا ؕ٭ۙ لَّا یَتَکَلَّمُوۡنَ اِلَّا مَنۡ اَذِنَ لَهُ الرَّحۡمٰنُ وَ قَالَ صَوَابًا
অনুবাদ: সেদিন রূহ* ও ফেরেশতাগণ সারিবদ্ধভাবে দাঁড়াবে, যাকে পরম করুণাময় অনুমতি দেবেন সে ছাড়া অন্যরা কোন কথা বলবে না। আর সে সঠিক কথাই বলবে।
(আন-নাবা আয়াত: ৩৮)

16 ১৬
سَنَسِمُهٗ عَلَی الۡخُرۡطُوۡمِ
অনুবাদ: অচিরেই আমি তার শুঁড়ের* উপর দাগ দিয়ে দেব।
(আল-কলম আয়াত: ১৬)

30 ৩০
وَّ ظِلٍّ مَّمۡدُوۡدٍ
অনুবাদ: আর বিস্তৃত ছায়ায়,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৩০)

107 ১০৭
اَفَاَمِنُوۡۤا اَنۡ تَاۡتِیَهُمۡ غَاشِیَۃٌ مِّنۡ عَذَابِ اللّٰهِ اَوۡ تَاۡتِیَهُمُ السَّاعَۃُ بَغۡتَۃً وَّ هُمۡ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা কি নিরাপদ বোধ করছে যে, তাদের উপর আল্লাহর পক্ষ থেকে কোন সর্বগ্রাসী আযাব আসবে না অথবা হঠাৎ তারা টের না পেতেই কিয়ামত উপস্থিত হবে না?
(ইউসুফ আয়াত: ১০৭)

41 ৪১
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِالذِّکۡرِ لَمَّا جَآءَهُمۡ ۚ وَ اِنَّهٗ لَکِتٰبٌ عَزِیۡزٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা উপদেশ [কুরআন] আসার পরও তা অস্বীকার করে [ তাদেরকে অবশ্যই এর পরিণাম ভোগ করতে হবে]। আর এটি নিশ্চয় এক সম্মানিত গ্রন্থ।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৪১)

244 ২৪৪
وَ قَاتِلُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই কর এবং জেনে রাখ নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৪৪)

110 ১১০
قُلِ ادۡعُوا اللّٰهَ اَوِ ادۡعُوا الرَّحۡمٰنَ ؕ اَیًّامَّا تَدۡعُوۡا فَلَهُ الۡاَسۡمَآءُ الۡحُسۡنٰی ۚ وَ لَا تَجۡهَرۡ بِصَلَاتِکَ وَ لَا تُخَافِتۡ بِهَا وَ ابۡتَغِ بَیۡنَ ذٰلِکَ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা (তোমাদের রবকে) ‘আল্লাহ’ নামে ডাক অথবা ‘রাহমান’ নামে ডাক, যে নামেই তোমরা ডাক না কেন, তাঁর জন্যই তো রয়েছে সুন্দর নামসমূহ। তুমি তোমার সালাতে স্বর উঁচু করো না এবং তাতে মৃদুও করো না; বরং এর মাঝামাঝি পথ অবলম্বন কর।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১১০)

50 ৫০
وَ مَاۤ اَمۡرُنَاۤ اِلَّا وَاحِدَۃٌ کَلَمۡحٍۭ بِالۡبَصَرِ
অনুবাদ: আর আমার আদেশ তো কেবল একটি কথা, চোখের পলকের মত।
(আল-কামার আয়াত: ৫০)

81 ৮১
فَخَسَفۡنَا بِهٖ وَ بِدَارِهِ الۡاَرۡضَ ۟ فَمَا کَانَ لَهٗ مِنۡ فِئَۃٍ یَّنۡصُرُوۡنَهٗ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ٭ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُنۡتَصِرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি কারূন ও তার প্রাসাদকে মাটিতে দাবিয়ে দিলাম। তখন তার জন্য এমন কোন দল ছিল না, যে আল্লাহর মোকাবিলায় তাকে সাহায্য করতে পারত এবং সে নিজেও নিজেকে সাহায্য করতে সক্ষম ছিল না।
(আল-কাসাস আয়াত: ৮১)

38 ৩৮
وَ اٰثَرَ الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا
অনুবাদ: আর দুনিয়ার জীবনকে প্রাধান্য দেয়,
(আন-নাযিআত আয়াত: ৩৮)

80 ৮০
وَ لَا یَاۡمُرَکُمۡ اَنۡ تَتَّخِذُوا الۡمَلٰٓئِکَۃَ وَ النَّبِیّٖنَ اَرۡبَابًا ؕ اَیَاۡمُرُکُمۡ بِالۡکُفۡرِ بَعۡدَ اِذۡ اَنۡتُمۡ مُّسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনি তোমাদেরকে নির্দেশ করেন না যে, তোমরা ফেরেশতা ও নবীদেরকে রব রূপে গ্রহণ কর। তোমরা মুসলিম হওয়ার পর তিনি কি তোমাদেরকে কুফরীর নির্দেশ দিবেন?
(আলে-ইমরান আয়াত: ৮০)

112 ১১২
فَاسۡتَقِمۡ کَمَاۤ اُمِرۡتَ وَ مَنۡ تَابَ مَعَکَ وَ لَا تَطۡغَوۡا ؕ اِنَّهٗ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: সুতরাং যেভাবে তুমি নির্দেশিত হয়েছ সেভাবে তুমি ও তোমার সাথী যারা তাওবা করেছে, সকলে অবিচল থাক। আর সীমালঙ্ঘন করো না। তোমরা যা করছ নিশ্চয় তিনি তার সম্যক দ্রষ্টা।
(হূদ আয়াত: ১১২)

31 ৩১
قُلۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ تُحِبُّوۡنَ اللّٰهَ فَاتَّبِعُوۡنِیۡ یُحۡبِبۡکُمُ اللّٰهُ وَ یَغۡفِرۡ لَکُمۡ ذُنُوۡبَکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: বল, ‘যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমার অনুসরণ কর, আল্লাহ তোমাদেরকে ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দেবেন। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৩১)

4 ৪
کَلَّا سَیَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: কখনো না, অচিরেই তারা জানতে পারবে।
(আন-নাবা আয়াত: ৪)

82 ৮২
کَلَّا ؕ سَیَکۡفُرُوۡنَ بِعِبَادَتِهِمۡ وَ یَکُوۡنُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ ضِدًّا
অনুবাদ: কখনো নয়, এরা তাদের ইবাদাতের কথা অস্বীকার করবে এবং তাদের বিপক্ষ হয়ে যাবে।
(মারইয়াম আয়াত: ৮২)

106 ১০৬
اِذۡ قَالَ لَهُمۡ اَخُوۡهُمۡ نُوۡحٌ اَلَا تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: যখন তাদের ভাই নূহ তাদেরকে বলেছিল, ‘তোমরা কি তাকওয়া অবলম্বন করবে না’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১০৬)

1 ১
هَلۡ اَتٰی عَلَی الۡاِنۡسَانِ حِیۡنٌ مِّنَ الدَّهۡرِ لَمۡ یَکُنۡ شَیۡئًا مَّذۡکُوۡرًا
অনুবাদ: মানুষের উপর কি কালের এমন কোন ক্ষণ আসেনি যখন সে উল্লেখযোগ্য কিছুই ছিল না?
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ১)

6 ৬
وَّ اَنَّهٗ کَانَ رِجَالٌ مِّنَ الۡاِنۡسِ یَعُوۡذُوۡنَ بِرِجَالٍ مِّنَ الۡجِنِّ فَزَادُوۡهُمۡ رَهَقًا ۙ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় কতিপয় মানুষ কতিপয় জিনের আশ্রয় নিত, ফলে তারা তাদের অহংকার বাড়িয়ে দিয়েছিল।
(আল-জ্বিন আয়াত: ৬)

35 ৩৫
وَ اِنِّیۡ مُرۡسِلَۃٌ اِلَیۡهِمۡ بِهَدِیَّۃٍ فَنٰظِرَۃٌۢ بِمَ یَرۡجِعُ الۡمُرۡسَلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর নিশ্চয় আমি তাদের কাছে উপঢৌকন পাঠাচ্ছি, তারপর দেখি দূতেরা কী নিয়ে ফিরে আসে’।
(আন-নামাল আয়াত: ৩৫)

24 ২৪
کُلُوۡا وَ اشۡرَبُوۡا هَنِیۡٓـئًۢا بِمَاۤ اَسۡلَفۡتُمۡ فِی الۡاَیَّامِ الۡخَالِیَۃِ
অনুবাদ: (বলা হবে,) ‘বিগত দিনসমূহে তোমরা যা অগ্রে প্রেরণ করেছ তার বিনিময়ে তোমরা তৃপ্তি সহকারে খাও ও পান কর’।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ২৪)

13 ১৩
اَنّٰی لَهُمُ الذِّکۡرٰی وَ قَدۡ جَآءَهُمۡ رَسُوۡلٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: এখন কীভাবে তারা উপদেশ গ্রহণ করবে, অথচ ইতঃপূর্বে তাদের কাছে সুস্পষ্টভাবে বর্ণনাকারী রাসূল এসেছিল?
(আদ-দুখান আয়াত: ১৩)

3 ৩
اِنَّ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ لَاٰیٰتٍ لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আসমানসমূহ ও যমীনে মুমিনদের জন্য নিদর্শনাবলী রয়েছে।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৩)

189 ১৮৯
یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنِ الۡاَهِلَّۃِ ؕ قُلۡ هِیَ مَوَاقِیۡتُ لِلنَّاسِ وَ الۡحَجِّ ؕ وَ لَیۡسَ الۡبِرُّ بِاَنۡ تَاۡتُوا الۡبُیُوۡتَ مِنۡ ظُهُوۡرِهَا وَ لٰکِنَّ الۡبِرَّ مَنِ اتَّقٰیۚ وَ اۡتُوا الۡبُیُوۡتَ مِنۡ اَبۡوَابِهَا ۪ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ لَعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তোমাকে নতুন চাঁদসমূহ সম্পর্কে প্রশ্ন করে। বল, ‘তা মানুষের ও হজ্জের জন্য সময় নির্ধারক’। আর ভালো কাজ এটা নয় যে, তোমরা পেছন দিক দিয়ে গৃহে প্রবেশ করবে। কিন্তু ভাল কাজ হল, যে তাকওয়া অবলম্বন করে। আর তোমরা গৃহসমূহে তার দরজা দিয়ে প্রবেশ কর এবং আল্লাহকে ভয় কর, যাতে তোমরা সফল হও।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৮৯)

12 ১২
فِیۡ جَنّٰتِ النَّعِیۡمِ
অনুবাদ: তারা থাকবে নিআমতপূর্ণ জান্নাতসমূহে ।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ১২)

40 ৪০
فَکُلًّا اَخَذۡنَا بِذَنۡۢبِهٖ ۚ فَمِنۡهُمۡ مَّنۡ اَرۡسَلۡنَا عَلَیۡهِ حَاصِبًا ۚ وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ اَخَذَتۡهُ الصَّیۡحَۃُ ۚ وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ خَسَفۡنَا بِهِ الۡاَرۡضَ ۚ وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ اَغۡرَقۡنَا ۚ وَ مَا کَانَ اللّٰهُ لِیَظۡلِمَهُمۡ وَ لٰکِنۡ کَانُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ یَظۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর এদের প্রত্যেককে নিজ নিজ পাপের কারণে আমি পাকড়াও করেছিলাম; তাদের কারো উপর আমি পাথরকুচির ঝড় পাঠিয়েছি, কাউকে পাকড়াও করেছে বিকট আওয়াজ, কাউকে আবার মাটিতে দাবিয়ে দিয়েছি আর কাউকে পানিতে ডুবিয়ে দিয়েছি। আল্লাহ এমন নন যে, তাদের উপর যুলম করবেন বরং তারা নিজেরা নিজদের ওপর যুল্‌ম করত।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৪০)

106 ১০৬
مَنۡ کَفَرَ بِاللّٰهِ مِنۡۢ بَعۡدِ اِیۡمَانِهٖۤ اِلَّا مَنۡ اُکۡرِهَ وَ قَلۡبُهٗ مُطۡمَئِنٌّۢ بِالۡاِیۡمَانِ وَ لٰکِنۡ مَّنۡ شَرَحَ بِالۡکُفۡرِ صَدۡرًا فَعَلَیۡهِمۡ غَضَبٌ مِّنَ اللّٰهِ ۚ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: যে ঈমান আনার পর আল্লাহর সাথে কুফরী করেছে এবং যারা তাদের অন্তর কুফরী দ্বারা উন্মুক্ত করেছে, তাদের উপরই আল্লাহর ক্রোধ এবং তাদের জন্য রয়েছে মহাআযাব। ঐ ব্যক্তি ছাড়া যাকে বাধ্য করা হয় (কুফরী করতে) অথচ তার অন্তর থাকে ঈমানে পরিতৃপ্ত।
(আন-নাহাল আয়াত: ১০৬)

13 ১৩
وَ فَصِیۡلَتِهِ الَّتِیۡ تُــٔۡوِیۡهِ
অনুবাদ: আর তার জ্ঞাতি-গোষ্ঠীকে, যারা তাকে আশ্রয় দিত।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ১৩)

48 ৪৮
لَا یَمَسُّهُمۡ فِیۡهَا نَصَبٌ وَّ مَا هُمۡ مِّنۡهَا بِمُخۡرَجِیۡنَ
অনুবাদ: সেখানে তাদেরকে ক্লান্তি স্পর্শ করবে না এবং তারা সেখান থেকে বহিষ্কৃতও হবে না।
(আল-হিজর আয়াত: ৪৮)

110 ১১০
حَتّٰۤی اِذَا اسۡتَیۡـَٔسَ الرُّسُلُ وَ ظَنُّوۡۤا اَنَّهُمۡ قَدۡ کُذِبُوۡا جَآءَهُمۡ نَصۡرُنَا ۙ فَنُجِّیَ مَنۡ نَّشَآءُ ؕ وَلَا یُرَدُّ بَاۡسُنَا عَنِ الۡقَوۡمِ الۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: অবশেষে যখন রাসূলগণ (কওমের ঈমান থেকে) নিরাশ হয়ে গেল এবং তারা* মনে করল তাদের সাথে মিথ্যা বলা হয়েছে, তখন তাদের কাছে আমার সাহায্য আসল, অতঃপর আমি যাকে ইচ্ছা নাজাত দেই, আর অপরাধী কওম থেকে আমার শাস্তি ফেরানো হয় না।
(ইউসুফ আয়াত: ১১০)

46 ৪৬
وَ مِنۡ اٰیٰتِهٖۤ اَنۡ یُّرۡسِلَ الرِّیَاحَ مُبَشِّرٰتٍ وَّ لِیُذِیۡقَکُمۡ مِّنۡ رَّحۡمَتِهٖ وَ لِتَجۡرِیَ الۡفُلۡکُ بِاَمۡرِهٖ وَ لِتَبۡتَغُوۡا مِنۡ فَضۡلِهٖ وَ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাঁর নিদর্শনসমূহের মধ্যে রয়েছে, তিনি বাতাস প্রেরণ করেন [বৃষ্টির] সুসংবাদ বহনকারী হিসেবে এবং যাতে তিনি তোমাদেরকে তাঁর রহমত আস্বাদন করাতে পারেন এবং যাতে তাঁর নির্দেশে নৌযানগুলো চলাচল করে, আর যাতে তোমরা তাঁর অনুগ্রহ থেকে কিছু সন্ধান করতে পার। আর যাতে তোমরা কৃতজ্ঞ হও।
(আর-রুম আয়াত: ৪৬)

26 ২৬
وَ اِذۡ بَوَّاۡنَا لِاِبۡرٰهِیۡمَ مَکَانَ الۡبَیۡتِ اَنۡ لَّا تُشۡرِکۡ بِیۡ شَیۡئًا وَّ طَهِّرۡ بَیۡتِیَ لِلطَّآئِفِیۡنَ وَ الۡقَآئِمِیۡنَ وَ الرُّکَّعِ السُّجُوۡدِ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি ইবরাহীমকে সে ঘরের (বায়তুল্লাহ্র) স্থান নির্ধারণ করে দিয়েছিলাম এবং বলেছিলাম, ‘আমার সাথে কাউকে শরীক করবে না এবং আমার ঘরকে পাক সাফ রাখবে তাওয়াফকারী, রুকূ-সিজদা ও দাঁড়িয়ে সালাত আদায়কারীর জন্য’।
(আল-হজ্জ আয়াত: ২৬)

15 ১৫
کَمَثَلِ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ قَرِیۡبًا ذَاقُوۡا وَبَالَ اَمۡرِهِمۡ ۚ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তাদের অব্যবহিত পূর্বসূরিদের ন্যায়, যারা নিজেদের কৃতকর্মের কুফল আস্বাদন করেছে; আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-হাশর আয়াত: ১৫)

45 ৪৫
وَ اِذَا ذُکِرَ اللّٰهُ وَحۡدَهُ اشۡمَاَزَّتۡ قُلُوۡبُ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ ۚ وَ اِذَا ذُکِرَ الَّذِیۡنَ مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اِذَا هُمۡ یَسۡتَبۡشِرُوۡنَ
অনুবাদ: যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না, এক আল্লাহর কথা বলা হলে তাদের অন্তর সঙ্কুচিত হয়ে যায়। আর আল্লাহ ছাড়া অন্য উপাস্যগুলোর কথা বলা হলে তখনই তারা আনন্দে উৎফুল্ল হয়।
(আয-যুমার আয়াত: ৪৫)

70 ৭০
مَتَاعٌ فِی الدُّنۡیَا ثُمَّ اِلَیۡنَا مَرۡجِعُهُمۡ ثُمَّ نُذِیۡقُهُمُ الۡعَذَابَ الشَّدِیۡدَ بِمَا کَانُوۡا یَکۡفُرُوۡنَ
অনুবাদ: (তাদের জন্য) দুনিয়াতে রয়েছে ভোগসামগ্রী। অতঃপর আমারই কাছে তাদের প্রত্যাবর্তন। তারপর আমি তাদেরকে কঠিন আযাব আস্বাদন করাব, তারা যে কুফরী করত তার কারণে ।
(ইউনুস আয়াত: ৭০)

12 ১২
وَ مِنۡ قَبۡلِهٖ کِتٰبُ مُوۡسٰۤی اِمَامًا وَّ رَحۡمَۃً ؕ وَ هٰذَا کِتٰبٌ مُّصَدِّقٌ لِّسَانًا عَرَبِیًّا لِّیُنۡذِرَ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا ٭ۖ وَ بُشۡرٰی لِلۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর এর পূর্বে এসেছিল মূসার কিতাব পথপ্রদর্শক ও রহমতস্বরূপ। আর এটি তার সত্যায়নকারী কিতাব, আরবী ভাষায়; যাতে এটা যালিমদেরকে সতর্ক করতে পারে এবং তা ইনসাফকারীদের জন্য এক সুসংবাদ।
(আল-আহকাফ আয়াত: ১২)

83 ৮৩
فَلَوۡ لَاۤ اِذَا بَلَغَتِ الۡحُلۡقُوۡمَ
অনুবাদ: সুতরাং কেন নয়- যখন রূহ কণ্ঠদেশে পৌঁছে যায়?
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৮৩)

28 ২৮
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنٰکَ اِلَّا کَآفَّۃً لِّلنَّاسِ بَشِیۡرًا وَّ نَذِیۡرًا وَّ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তো কেবল তোমাকে সমগ্র মানবজাতির জন্য সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে প্রেরণ করেছি; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ জানে না,
(সাবা আয়াত: ২৮)

69 ৬৯
اَلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِاٰیٰتِنَا وَ کَانُوۡا مُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: যারা আমার আয়াতে ঈমান এনেছিল এবং যারা ছিল মুসলিম।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৬৯)

107 ১০৭
رَبَّنَاۤ اَخۡرِجۡنَا مِنۡهَا فَاِنۡ عُدۡنَا فَاِنَّا ظٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: ‘হে আমাদের রব, এ থেকে আমাদেরকে বের করে দিন, তারপর যদি আমরা আবার তা করি তবে অবশ্যই আমরা হব যালিম।’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১০৭)

37 ৩৭
اَلَمۡ یَکُ نُطۡفَۃً مِّنۡ مَّنِیٍّ یُّمۡنٰی
অনুবাদ: সে কি বীর্যের শুক্রবিন্দু ছিল না যা স্খলিত হয়?
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৩৭)

22 ২২
قُلِ ادۡعُوا الَّذِیۡنَ زَعَمۡتُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ۚ لَا یَمۡلِکُوۡنَ مِثۡقَالَ ذَرَّۃٍ فِی السَّمٰوٰتِ وَ لَا فِی الۡاَرۡضِ وَ مَا لَهُمۡ فِیۡهِمَا مِنۡ شِرۡکٍ وَّ مَا لَهٗ مِنۡهُمۡ مِّنۡ ظَهِیۡرٍ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা আল্লাহ ছাড়া যাদেরকে ইলাহ মনে করতে তাদেরকে আহবান কর। তারা আসমানসমূহ ও যমীনের মধ্যে অণু পরিমাণ কোন কিছুর মালিক নয়। আর এ দু’য়ের মধ্যে তাদের কোন অংশীদারিত্ব নেই এবং তাদের মধ্য থেকে কেউ তাঁর সাহায্যকারীও নয়।
(সাবা আয়াত: ২২)

49 ৪৯
وَ اَنِ احۡکُمۡ بَیۡنَهُمۡ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ لَا تَتَّبِعۡ اَهۡوَآءَهُمۡ وَ احۡذَرۡهُمۡ اَنۡ یَّفۡتِنُوۡکَ عَنۡۢ بَعۡضِ مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ اِلَیۡکَ ؕ فَاِنۡ تَوَلَّوۡا فَاعۡلَمۡ اَنَّمَا یُرِیۡدُ اللّٰهُ اَنۡ یُّصِیۡبَهُمۡ بِبَعۡضِ ذُنُوۡبِهِمۡ ؕ وَ اِنَّ کَثِیۡرًا مِّنَ النَّاسِ لَفٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে তার মাধ্যমে ফয়সালা কর, যা আল্লাহ নাযিল করেছেন এবং তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। আর তাদের থেকে সতর্ক থাক যে, আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তার কিছু থেকে তারা তোমাকে বিচ্যুত করবে। অতঃপর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তাহলে জেনে রাখ যে, আল্লাহ তো কেবল তাদেরকে তাদের কিছু পাপের কারণেই আযাব দিতে চান। আর মানুষের অনেকেই ফাসিক।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৪৯)

14 ১৪
فَکَذَّبُوۡهُ فَعَقَرُوۡهَا ۪۬ۙ فَدَمۡدَمَ عَلَیۡهِمۡ رَبُّهُمۡ بِذَنۡۢبِهِمۡ فَسَوّٰىهَا
অনুবাদ: কিন্তু তারা তাকে অস্বীকার করল এবং উষ্ট্রীকে যবেহ করল। ফলে তাদের রব তাদের অপরাধের কারণে তাদেরকে সমূলে ধ্বংস করে দিলেন। অতঃপর তা একাকার করে দিলেন।
(আশ-শামস আয়াত: ১৪)

3 ৩
یَحۡسَبُ اَنَّ مَالَهٗۤ اَخۡلَدَهٗ
অনুবাদ: সে মনে করে তার সম্পদ তাকে চিরজীবি করবে।
(আল-হুমাযা আয়াত: ৩)

8 ৮
فَهَلۡ تَرٰی لَهُمۡ مِّنۡۢ بَاقِیَۃٍ
অনুবাদ: তারপর তুমি কি তাদের জন্য কোন অবশিষ্ট কিছু দেখতে পাও?
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৮)

17 ১৭
وَ مَا تِلۡکَ بِیَمِیۡنِکَ یٰمُوۡسٰی
অনুবাদ: আর ‘হে মূসা, তোমার ডান হাতে ওটা কি’?
(ত্ব-হা আয়াত: ১৭)

17 ১৭
تَدۡعُوۡا مَنۡ اَدۡبَرَ وَ تَوَلّٰی
অনুবাদ: জাহান্নাম তাকে ডাকবে যে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছিল এবং মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল ।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ১৭)

94 ৯৪
رَبِّ فَلَا تَجۡعَلۡنِیۡ فِی الۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘হে আমার রব, তাহলে আমাকে যালিম সম্প্রদায়ভুক্ত করবেন না।’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৯৪)

72 ৭২
وَ اللّٰهُ جَعَلَ لَکُمۡ مِّنۡ اَنۡفُسِکُمۡ اَزۡوَاجًا وَّ جَعَلَ لَکُمۡ مِّنۡ اَزۡوَاجِکُمۡ بَنِیۡنَ وَ حَفَدَۃً وَّ رَزَقَکُمۡ مِّنَ الطَّیِّبٰتِ ؕ اَفَبِالۡبَاطِلِ یُؤۡمِنُوۡنَ وَ بِنِعۡمَتِ اللّٰهِ هُمۡ یَکۡفُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ তোমাদের জন্য তোমাদের থেকে জোড়া সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদের জোড়া থেকে তোমাদের জন্য পুত্র ও নাতিদের সৃষ্টি করেছেন আর তিনি তোমারেদকে পবিত্র রিয্ক দান করেছেন তারা কি বাতিলে বিশ্বাস করে এবং আল্লাহর নিআমতকে অস্বীকার করে?
(আন-নাহাল আয়াত: ৭২)

160 ১৬০
وَ قَطَّعۡنٰهُمُ اثۡنَتَیۡ عَشۡرَۃَ اَسۡبَاطًا اُمَمًا ؕ وَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰی مُوۡسٰۤی اِذِ اسۡتَسۡقٰىهُ قَوۡمُهٗۤ اَنِ اضۡرِبۡ بِّعَصَاکَ الۡحَجَرَ ۚ فَانۡۢبَجَسَتۡ مِنۡهُ اثۡنَتَا عَشۡرَۃَ عَیۡنًا ؕ قَدۡ عَلِمَ کُلُّ اُنَاسٍ مَّشۡرَبَهُمۡ ؕ وَ ظَلَّلۡنَا عَلَیۡهِمُ الۡغَمَامَ وَ اَنۡزَلۡنَا عَلَیۡهِمُ الۡمَنَّ وَ السَّلۡوٰی ؕ کُلُوۡا مِنۡ طَیِّبٰتِ مَا رَزَقۡنٰکُمۡ ؕ وَ مَا ظَلَمُوۡنَا وَ لٰکِنۡ کَانُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ یَظۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে বিভক্ত করেছি বারোটি জাতি-গোত্রে। আমি মূসার কাছে ওহী পাঠালাম- যখন তার কওম তার কাছে পানি চাইল- যে, ‘তুমি তোমার লাঠি দিয়ে পাথরে আঘাত কর’। ফলে এ থেকে উৎসারিত হল বারোটি ঝর্ণা। প্রত্যেক গোত্র চিনে নিল নিজদের পানস্থান। আর আমি তাদের উপর মেঘের ছায়া দিয়েছিলাম এবং তাদের উপর নাযিল করেছিলাম মান্না* ও সালওয়া** । ‘তোমাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি তা থেকে পবিত্র বস্তু আহার কর’। আর তারা আমার প্রতি যুলম করেনি, বরং তারা নিজদের উপরই যুলম করত।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৬০)

4 ৪
وَ رَفَعۡنَا لَکَ ذِکۡرَکَ
অনুবাদ: আর আমি তোমার (মর্যাদার) জন্য তোমার স্মরণকে সমুন্নত করেছি।
(আল-ইনশিরাহ আয়াত: ৪)

154 ১৫৪
مَا لَکُمۡ ۟ کَیۡفَ تَحۡکُمُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের কী হল? তোমরা কেমন ফয়সালা করছ!
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৫৪)

69 ৬৯
وَ مَنۡ یُّطِعِ اللّٰهَ وَ الرَّسُوۡلَ فَاُولٰٓئِکَ مَعَ الَّذِیۡنَ اَنۡعَمَ اللّٰهُ عَلَیۡهِمۡ مِّنَ النَّبِیّٖنَ وَ الصِّدِّیۡقِیۡنَ وَ الشُّهَدَآءِ وَ الصّٰلِحِیۡنَ ۚ وَ حَسُنَ اُولٰٓئِکَ رَفِیۡقًا
অনুবাদ: আর যারা আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্য করে তারা তাদের সাথে থাকবে, আল্লাহ যাদের উপর অনুগ্রহ করেছেন নবী, সিদ্দীক, শহীদ ও সৎকর্মশীলদের মধ্য থেকে। আর সাথী হিসেবে তারা হবে উত্তম।
(আন-নিসা আয়াত: ৬৯)

117 ১১৭
وَ مَنۡ یَّدۡعُ مَعَ اللّٰهِ اِلٰـهًا اٰخَرَ ۙ لَا بُرۡهَانَ لَهٗ بِهٖ ۙ فَاِنَّمَا حِسَابُهٗ عِنۡدَ رَبِّهٖ ؕ اِنَّهٗ لَا یُفۡلِحُ الۡکٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যে আল্লাহর সাথে অন্য ইলাহকে ডাকে, যে বিষয়ে তার কাছে প্রমাণ নেই; তার হিসাব কেবল তার রবের কাছে। নিশ্চয় কাফিররা সফলকাম হবে না।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১১৭)

74 ৭৪
فَانۡطَلَقَا ٝ حَتّٰۤی اِذَا لَقِیَا غُلٰمًا فَقَتَلَهٗ ۙ قَالَ اَقَتَلۡتَ نَفۡسًا زَکِیَّۃًۢ بِغَیۡرِ نَفۡسٍ ؕ لَقَدۡ جِئۡتَ شَیۡئًا نُّکۡرًا
অনুবাদ: অতঃপর তারা চলতে লাগল। অবশেষে যখন তারা এক বালকের সাক্ষাৎ পেল, তখন সে তাকে হত্যা করল। সে বলল, ‘আপনি নিষ্পাপ ব্যক্তিকে হত্যা করলেন, যে কাউকে হত্যা করেনি? আপনি তো খুবই মন্দ কাজ করলেন’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৭৪)

22 ২২
اِلَّا الۡمُصَلِّیۡنَ
অনুবাদ: সালাত আদায়কারীগণ ছাড়া,
(আল-মাআরিজ আয়াত: ২২)

38 ৩৮
وَ قَالَ فِرۡعَوۡنُ یٰۤاَیُّهَا الۡمَلَاُ مَا عَلِمۡتُ لَکُمۡ مِّنۡ اِلٰهٍ غَیۡرِیۡ ۚ فَاَوۡقِدۡ لِیۡ یٰهَامٰنُ عَلَی الطِّیۡنِ فَاجۡعَلۡ لِّیۡ صَرۡحًا لَّعَلِّیۡۤ اَطَّلِعُ اِلٰۤی اِلٰهِ مُوۡسٰی ۙ وَ اِنِّیۡ لَاَظُنُّهٗ مِنَ الۡکٰذِبِیۡنَ
অনুবাদ: আর ফির‘আউন বলল, ‘হে পারিষদবর্গ, আমি ছাড়া তোমাদের কোন ইলাহ আছে বলে আমি জানি না। অতএব হে হামান, আমার জন্য তুমি ইট পোড়াও, তারপর আমার জন্য একটি প্রাসাদ তৈরী কর। যাতে আমি মূসার ইলাহকে দেখতে পাই। আর নিশ্চয় আমি মনে করি সে মিথ্যাবাদীদের অন্তর্ভুক্ত’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৩৮)

112 ১১২
اَلتَّآئِبُوۡنَ الۡعٰبِدُوۡنَ الۡحٰمِدُوۡنَ السَّآئِحُوۡنَ الرّٰکِعُوۡنَ السّٰجِدُوۡنَ الۡاٰمِرُوۡنَ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ النَّاهُوۡنَ عَنِ الۡمُنۡکَرِ وَ الۡحٰفِظُوۡنَ لِحُدُوۡدِ اللّٰهِ ؕ وَ بَشِّرِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: তারা তাওবাকারী, ইবাদাতকারী, আল্লাহর প্রশংসাকারী, সিয়াম পালনকারী, রুকূকারী, সিজ্দাকারী, সৎকাজের আদেশদাতা, অসৎকাজের নিষেধকারী এবং আল্লাহর নির্ধারিত সীমারেখা হেফাযতকারী। আর মুমিনদেরকে তুমি সুসংবাদ দাও।
(আত-তাওবা আয়াত: ১১২)

60 ৬০
قُلۡ هَلۡ اُنَبِّئُکُمۡ بِشَرٍّ مِّنۡ ذٰلِکَ مَثُوۡبَۃً عِنۡدَ اللّٰهِ ؕ مَنۡ لَّعَنَهُ اللّٰهُ وَ غَضِبَ عَلَیۡهِ وَ جَعَلَ مِنۡهُمُ الۡقِرَدَۃَ وَ الۡخَنَازِیۡرَ وَ عَبَدَ الطَّاغُوۡتَ ؕ اُولٰٓئِکَ شَرٌّ مَّکَانًا وَّ اَضَلُّ عَنۡ سَوَآءِ السَّبِیۡلِ
অনুবাদ: বল, ‘আমি কি তোমাদেরকে আল্লাহর নিকট পরিণতির বিচারে এর চেয়ে মন্দ কিছুর সংবাদ দেব? যাকে আল্লাহ লা‘নত দিয়েছেন এবং যার উপর তিনি ক্রোধান্বিত হয়েছেন? আর যাদের মধ্য থেকে বাঁদর ও শূকর বানিয়েছেন এবং তারা তাগূতের উপাসনা করেছে। তারাই অবস্থানে মন্দ এবং সোজা পথ থেকে সর্বাধিক বিচ্যুত’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৬০)

45 ৪৫
فَوَقٰىهُ اللّٰهُ سَیِّاٰتِ مَا مَکَرُوۡا وَ حَاقَ بِاٰلِ فِرۡعَوۡنَ سُوۡٓءُ الۡعَذَابِ
অনুবাদ: অতঃপর তাদের ষড়যন্ত্রের অশুভ পরিণাম থেকে আল্লাহ তাকে রক্ষা করলেন আর ফির‘আউনের অনুসারীদেরকে ঘিরে ফেলল কঠিন আযাব।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৪৫)

68 ৬৮
اُبَلِّغُکُمۡ رِسٰلٰتِ رَبِّیۡ وَ اَنَا لَکُمۡ نَاصِحٌ اَمِیۡنٌ
অনুবাদ: ‘আমি তোমাদের নিকট আমার রবের রিসালাতসমূহ পৌঁছাচ্ছি, আর আমি তোমাদের জন্য কল্যাণকামী বিশ্বস্ত’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৬৮)

24 ২৪
قَالَ رَبُّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا بَیۡنَهُمَا ؕ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّوۡقِنِیۡنَ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘আসমানসমূহ ও যমীন এবং এতদোভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছুর রব, যদি তোমরা নিশ্চিত বিশ্বাসী হয়ে থাক।’
(আশ-শুআরা আয়াত: ২৪)

101 ১০১
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَسۡـَٔلُوۡا عَنۡ اَشۡیَآءَ اِنۡ تُبۡدَ لَکُمۡ تَسُؤۡکُمۡ ۚ وَ اِنۡ تَسۡـَٔلُوۡا عَنۡهَا حِیۡنَ یُنَزَّلُ الۡقُرۡاٰنُ تُبۡدَ لَکُمۡ ؕ عَفَا اللّٰهُ عَنۡهَا ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ حَلِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা এমন বিষয়াবলী সম্পর্কে প্রশ্ন করো না যা তোমাদের কাছে প্রকাশ করা হলে তা তোমাদেরকে পীড়া দেবে। আর কুরআন অবতরণ কালে যদি তোমরা সে সম্পর্কে প্রশ্ন কর তাহলে তা তোমাদের জন্য প্রকাশ করা হবে। আল্লাহ তা ক্ষমা করেছেন। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম সহনশীল।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১০১)

42 ৪২
فَالۡیَوۡمَ لَا یَمۡلِکُ بَعۡضُکُمۡ لِبَعۡضٍ نَّفۡعًا وَّ لَا ضَرًّا ؕ وَ نَقُوۡلُ لِلَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا ذُوۡقُوۡا عَذَابَ النَّارِ الَّتِیۡ کُنۡتُمۡ بِهَا تُکَذِّبُوۡنَ
অনুবাদ: ফলে আজ তোমাদের একে অপরের কোন উপকার কিংবা অপকার করার ক্ষমতা কেউ রাখবে না। আর আমি যালিমদের উদ্দেশ্যে বলব, ‘তোমরা আগুনের আযাব আস্বাদন কর যা তোমরা অস্বীকার করতে।’
(সাবা আয়াত: ৪২)

114 ১১৪
وَ مَا کَانَ اسۡتِغۡفَارُ اِبۡرٰهِیۡمَ لِاَبِیۡهِ اِلَّا عَنۡ مَّوۡعِدَۃٍ وَّعَدَهَاۤ اِیَّاهُ ۚ فَلَمَّا تَبَیَّنَ لَهٗۤ اَنَّهٗ عَدُوٌّ لِّلّٰهِ تَبَرَّاَ مِنۡهُ ؕ اِنَّ اِبۡرٰهِیۡمَ لَاَوَّاهٌ حَلِیۡمٌ
অনুবাদ: নিজ পিতার জন্য ইবরাহীমের ক্ষমা প্রার্থনা তো ছিল একটি ওয়াদার কারণে, যে ওয়াদা সে তাকে দিয়েছিল। অতঃপর যখন তার নিকট স্পষ্ট হয়ে গেল যে, নিশ্চয় সে আল্লাহর শত্রু, সে তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করল। নিশ্চয় ইবরাহীম ছিল অধিক প্রার্থনাকারী ও সহনশীল।
(আত-তাওবা আয়াত: ১১৪)

26 ২৬
وَ اٰتِ ذَاالۡقُرۡبٰی حَقَّهٗ وَ الۡمِسۡکِیۡنَ وَ ابۡنَ السَّبِیۡلِ وَ لَا تُبَذِّرۡ تَبۡذِیۡرًا
অনুবাদ: আর আত্মীয়কে তার হক দিয়ে দাও এবং মিসকীন ও মুসাফিরকেও। আর কোনভাবেই অপব্যয় করো না।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ২৬)

100 ১০০
وَ رَفَعَ اَبَوَیۡهِ عَلَی الۡعَرۡشِ وَ خَرُّوۡا لَهٗ سُجَّدًا ۚ وَ قَالَ یٰۤاَبَتِ هٰذَا تَاۡوِیۡلُ رُءۡیَایَ مِنۡ قَبۡلُ ۫ قَدۡ جَعَلَهَا رَبِّیۡ حَقًّا ؕ وَ قَدۡ اَحۡسَنَ بِیۡۤ اِذۡ اَخۡرَجَنِیۡ مِنَ السِّجۡنِ وَ جَآءَ بِکُمۡ مِّنَ الۡبَدۡوِ مِنۡۢ بَعۡدِ اَنۡ نَّزَغَ الشَّیۡطٰنُ بَیۡنِیۡ وَ بَیۡنَ اِخۡوَتِیۡ ؕ اِنَّ رَبِّیۡ لَطِیۡفٌ لِّمَا یَشَآءُ ؕ اِنَّهٗ هُوَ الۡعَلِیۡمُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: আর সে তার পিতামাতাকে রাজাসনে উঠাল এবং তারা সকলে তার সামনে সেজদায় লুটিয়ে পড়ল এবং সে বলল, ‘হে আমার পিতা, এই হল আমার ইতঃপূর্বের স্বপ্নের ব্যাখ্যা, আমার রব তা বাস্তবে পরিণত করেছেন আর তিনি আমার উপর এহসান করেছেন, যখন আমাকে জেলখানা থেকে বের করেছেন এবং তোমাদেরকে গ্রাম থেকে নিয়ে এসেছেন, শয়তান আমার ও আমার ভাইদের মধ্যে সম্পর্ক নষ্ট করার পর। নিশ্চয় আমার রব যা ইচ্ছা করেন, তা বাস্তবায়নে তিনি সূক্ষ্মদর্শী। নিশ্চয় তিনি সম্যক জ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়’।
(ইউসুফ আয়াত: ১০০)

78 ৭৮
وَ اِنَّ مِنۡهُمۡ لَفَرِیۡقًا یَّلۡوٗنَ اَلۡسِنَتَهُمۡ بِالۡکِتٰبِ لِتَحۡسَبُوۡهُ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ مَا هُوَ مِنَ الۡکِتٰبِ ۚ وَ یَقُوۡلُوۡنَ هُوَ مِنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ وَ مَا هُوَ مِنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ ۚ وَ یَقُوۡلُوۡنَ عَلَی اللّٰهِ الۡکَذِبَ وَ هُمۡ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের মধ্যে একদল রয়েছে, যারা নিজদের জিহবা দ্বারা বিকৃত করে কিতাব পাঠ করে, যাতে তোমরা সেটা কিতাবের অংশ মনে কর, অথচ সেটি কিতাবের অংশ নয়। তারা বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, অথচ তা আল্লাহর পক্ষ থেকে নয়। আর তারা আল্লাহর উপর মিথ্যা বলে, অথচ তারা জানে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৭৮)

3 ৩
اِنَّا جَعَلۡنٰهُ قُرۡءٰنًا عَرَبِیًّا لَّعَلَّکُمۡ تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তো একে আরবী কুরআন বানিয়েছি, যাতে তোমরা বুঝতে পার।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৩)

64 ৬৪
لَهُمُ الۡبُشۡرٰی فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا وَ فِی الۡاٰخِرَۃِ ؕ لَا تَبۡدِیۡلَ لِکَلِمٰتِ اللّٰهِ ؕ ذٰلِکَ هُوَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: তাদের জন্যই সুসংবাদ দুনিয়াবী জীবনে এবং আখিরাতে। আল্লাহর বাণীসমূহের কোন পরিবর্তন নেই। এটিই মহাসফলতা।
(ইউনুস আয়াত: ৬৪)

77 ৭৭
فَاَعۡقَبَهُمۡ نِفَاقًا فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ اِلٰی یَوۡمِ یَلۡقَوۡنَهٗ بِمَاۤ اَخۡلَفُوا اللّٰهَ مَا وَعَدُوۡهُ وَ بِمَا کَانُوۡا یَکۡذِبُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং পরিণামে তিনি তাদের অন্তরে নিফাক রেখে দিলেন সেদিন পর্যন্ত, যেদিন তারা তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করবে, তারা আল্লাহকে যে ওয়াদা দিয়েছে তা ভঙ্গ করার কারণে এবং তারা যে মিথ্যা বলেছিল তার কারণে।
(আত-তাওবা আয়াত: ৭৭)

47 ৪৭
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ اٰمِنُوۡا بِمَا نَزَّلۡنَا مُصَدِّقًا لِّمَا مَعَکُمۡ مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ نَّطۡمِسَ وُجُوۡهًا فَنَرُدَّهَا عَلٰۤی اَدۡبَارِهَاۤ اَوۡ نَلۡعَنَهُمۡ کَمَا لَعَنَّاۤ اَصۡحٰبَ السَّبۡتِ ؕ وَ کَانَ اَمۡرُ اللّٰهِ مَفۡعُوۡلًا
অনুবাদ: হে কিতাবপ্রাপ্তগণ, তোমরা ঈমান আন, তার প্রতি যা আমি নাযিল করেছি তোমাদের সাথে যা আছে তার সত্যায়নকারীরূপে। আমি চেহারাসমূহকে বিকৃত করে তা তাদের পিঠের দিকে ফিরিয়ে দেয়া অথবা তাদেরকে লা‘নত করার পূর্বে যেমনিভাবে লা‘নত করেছি আসহাবুস্ সাবতকে* । আর আল্লাহর নির্দেশ কার্যকর হয়েই থাকে।
(আন-নিসা আয়াত: ৪৭)

38 ৩৮
فَاٰتِ ذَاالۡقُرۡبٰی حَقَّهٗ وَ الۡمِسۡکِیۡنَ وَ ابۡنَ‌السَّبِیۡلِ ؕ ذٰلِکَ خَیۡرٌ لِّلَّذِیۡنَ یُرِیۡدُوۡنَ وَجۡهَ اللّٰهِ ۫ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব আত্মীয়-স্বজনকে তাদের হক দিয়ে দাও এবং মিসকীন ও মুসাফিরকেও। এটি উত্তম তাদের জন্য, যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি চায় এবং তারাই সফলকাম।
(আর-রুম আয়াত: ৩৮)

27 ২৭
وَ قِیۡلَ مَنۡ ٜ رَاقٍ
অনুবাদ: আর বলা হবে, ‘কে তাকে বাঁচাবে’?
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ২৭)

22 ২২
تَرَی الظّٰلِمِیۡنَ مُشۡفِقِیۡنَ مِمَّا کَسَبُوۡا وَ هُوَ وَاقِعٌۢ بِهِمۡ ؕ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ فِیۡ رَوۡضٰتِ الۡجَنّٰتِ ۚ لَهُمۡ مَّا یَشَآءُوۡنَ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ؕ ذٰلِکَ هُوَ الۡفَضۡلُ الۡکَبِیۡرُ
অনুবাদ: তুমি যালিমদেরকে তাদের কৃত কর্মের জন্য ভীত-সন্ত্রস্ত দেখতে পাবে। অথচ তা (তাদের কর্মের শাস্তি) তাদের উপর পতিত হবেই। আর যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তারা জান্নাতের উদ্যানসমূহে থাকবে। তারা যা চাইবে, তাদের রবের নিকট তাদের জন্য তাই থাকবে। এটাই তো মহাঅনুগ্রহ।
(আশ-শূরা আয়াত: ২২)

22 ২২
ثُمَّ اِذَا شَآءَ اَنۡشَرَهٗ
অনুবাদ: তারপর যখন তিনি ইচ্ছা করবেন, তাকে পুনর্জীবিত করবেন।
(আবাসা আয়াত: ২২)

8 ৮
قُلۡ اِنَّ الۡمَوۡتَ الَّذِیۡ تَفِرُّوۡنَ مِنۡهُ فَاِنَّهٗ مُلٰقِیۡکُمۡ ثُمَّ تُرَدُّوۡنَ اِلٰی عٰلِمِ الۡغَیۡبِ وَ الشَّهَادَۃِ فَیُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: বল যে মৃত্যু হতে তোমরা পলায়ন করছ তা অবশ্যই তোমাদের সাথে সাক্ষাৎ করবে। তারপর তোমাদেরকে অদৃশ্য ও দৃশ্য সম্পর্কে পরিজ্ঞাত আল্লাহর কাছে ফিরিয়ে নেয়া হবে। তারপর তিনি তোমাদেরকে জানিয়ে দেবেন যা তোমরা করতে।
(আল-জুমুআ আয়াত: ৮)

48 ৪৮
وَ نَادٰۤی اَصۡحٰبُ الۡاَعۡرَافِ رِجَالًا یَّعۡرِفُوۡنَهُمۡ بِسِیۡمٰهُمۡ قَالُوۡا مَاۤ اَغۡنٰی عَنۡکُمۡ جَمۡعُکُمۡ وَ مَا کُنۡتُمۡ تَسۡتَکۡبِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আ‘রাফের অধিবাসীরা এমন লোকদেরকে ডাকবে, যাদেরকে তারা চিনবে তাদের চি‎‎হ্নর মাধ্যমে, তারা বলবে, ‘তোমাদের দল এবং যে বড়াই তোমরা করতে তা তোমাদের উপকারে আসেনি’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৪৮)

5 ৫
اِنَّا سَنُلۡقِیۡ عَلَیۡکَ قَوۡلًا ثَقِیۡلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি এক অতিভারী বাণী নাযিল করছি।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ৫)

49 ৪৯
ثُمَّ یَاۡتِیۡ مِنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ عَامٌ فِیۡهِ یُغَاثُ النَّاسُ وَ فِیۡهِ یَعۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘এরপর আসবে এমন এক বছর যাতে মানুষ বৃষ্টি সিক্ত হবে এবং যাতে তারা (ফলের ও যয়তুনের) রস নিংড়াবে’।
(ইউসুফ আয়াত: ৪৯)

33 ৩৩
وَ السَّلٰمُ عَلَیَّ یَوۡمَ وُلِدۡتُّ وَ یَوۡمَ اَمُوۡتُ وَ یَوۡمَ اُبۡعَثُ حَیًّا
অনুবাদ: ‘আর আমার উপর শান্তি, যেদিন আমি জন্মেছি এবং যেদিন আমি মারা যাব আর যেদিন আমাকে জীবিত অবস্থায় উঠানো হবে’।
(মারইয়াম আয়াত: ৩৩)

9 ৯
اَمۡ حَسِبۡتَ اَنَّ اَصۡحٰبَ الۡکَهۡفِ وَ الرَّقِیۡمِ ۙ کَانُوۡا مِنۡ اٰیٰتِنَا عَجَبًا
অনুবাদ: তুমি কি মনে করেছ যে, গুহা ও রাকীমের* অধিবাসীরা ছিল আমার আয়াতসমূহের এক বিস্ময়?
(আল-কাহফ আয়াত: ৯)

53 ৫৩
لِّیَجۡعَلَ مَا یُلۡقِی الشَّیۡطٰنُ فِتۡنَۃً لِّلَّذِیۡنَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ مَّرَضٌ وَّ الۡقَاسِیَۃِ قُلُوۡبُهُمۡ ؕ وَ اِنَّ الظّٰلِمِیۡنَ لَفِیۡ شِقَاقٍۭ بَعِیۡدٍ
অনুবাদ: এটা এজন্য যে, শয়তান যা নিক্ষেপ করে, তা যাতে তিনি তাদের জন্য পরীক্ষার বস্ত্ত বানিয়ে দেন, যাদের অন্তরসমূহে ব্যাধি রয়েছে এবং যাদের হৃদয়সমূহ পাষাণ। আর নিশ্চয় যালিমরা দুস্তর মতভেদে লিপ্ত রয়েছে।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৫৩)

63 ৬৩
الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ کَانُوۡا یَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: যারা ঈমান এনেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করত।
(ইউনুস আয়াত: ৬৩)

268 ২৬৮
اَلشَّیۡطٰنُ یَعِدُکُمُ الۡفَقۡرَ وَ یَاۡمُرُکُمۡ بِالۡفَحۡشَآءِ ۚ وَ اللّٰهُ یَعِدُکُمۡ مَّغۡفِرَۃً مِّنۡهُ وَ فَضۡلًا ؕ وَ اللّٰهُ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: শয়তান তোমাদেরকে দরিদ্রতার প্রতিশ্রুতি দেয় এবং অশ্লীল কাজের আদেশ করে। আর আল্লাহ তোমাদেরকে তার পক্ষ থেকে ক্ষমা ও অনুগ্রহের প্রতিশ্রুতি দেন। আর আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৬৮)

43 ৪৩
وَ اَنَّهٗ هُوَ اَضۡحَکَ وَ اَبۡکٰی
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তিনিই হাসান এবং তিনিই কাঁদান।
(আন-নাজম আয়াত: ৪৩)

40 ৪০
فِیۡ جَنّٰتٍ ۟ؕۛ یَتَسَآءَلُوۡنَ
অনুবাদ: বাগ-বাগিচার মধ্যে তারা একে অপরকে জিজ্ঞাসা করবে,
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৪০)

47 ৪৭
قَالَ سَلٰمٌ عَلَیۡکَ ۚ سَاَسۡتَغۡفِرُ لَکَ رَبِّیۡ ؕ اِنَّهٗ کَانَ بِیۡ حَفِیًّا
অনুবাদ: ইবরাহীম বলল, ‘তোমার প্রতি সালাম। আমি আমার রবের কাছে তোমার জন্য ক্ষমা চাইব। নিশ্চয় তিনি আমার প্রতি বড়ই অনুগ্রহশীল’।
(মারইয়াম আয়াত: ৪৭)

60 ৬০
فَاصۡبِرۡ اِنَّ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقٌّ وَّ لَا یَسۡتَخِفَّنَّکَ الَّذِیۡنَ لَا یُوۡقِنُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব, তুমি সবর কর। নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা হক। আর যারা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে না তারা যেন তোমাকে অস্থির করতে না পারে ।
(আর-রুম আয়াত: ৬০)

51 ৫১
اِنَّا لَنَنۡصُرُ رُسُلَنَا وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا وَ یَوۡمَ یَقُوۡمُ الۡاَشۡهَادُ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি আমার রাসূলদেরকে ও মুমিনদেরকে দুনিয়ার জীবনে এবং যেদিন সাক্ষীগণ দন্ডায়মান হবে সেদিন সাহায্য করব।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৫১)

20 ২০
وَ اِلَی الۡاَرۡضِ کَیۡفَ سُطِحَتۡ
অনুবাদ: আর যমীনের দিকে, কীভাবে তা বিস্তৃত করা হয়েছে?
(আল-গাশিয়া আয়াত: ২০)

47 ৪৭
فَمَا مِنۡکُمۡ مِّنۡ اَحَدٍ عَنۡهُ حٰجِزِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তোমাদের মধ্যে কেউই তাকে রক্ষা করার থাকত না।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৪৭)

66 ৬৬
هٰۤاَنۡتُمۡ هٰۤؤُلَآءِ حَاجَجۡتُمۡ فِیۡمَا لَکُمۡ بِهٖ عِلۡمٌ فَلِمَ تُحَآجُّوۡنَ فِیۡمَا لَیۡسَ لَکُمۡ بِهٖ عِلۡمٌ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ وَ اَنۡتُمۡ لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: সাবধান! তোমরা তো সেসব লোক, বিতর্ক করলে এমন বিষয়ে, যার জ্ঞান তোমাদের রয়েছে। তবে কেন তোমরা বিতর্ক করছ সে বিষয়ে যার জ্ঞান তোমাদের নেই? আর আল্লাহ জানেন এবং তোমরা জান না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৬৬)

57 ৫৭
نَحۡنُ خَلَقۡنٰکُمۡ فَلَوۡ لَا تُصَدِّقُوۡنَ
অনুবাদ: আমিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি: তাহলে কেন তোমরা তা বিশ্বাস করছ না?
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৫৭)

196 ১৯৬
لَا یَغُرَّنَّکَ تَقَلُّبُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فِی الۡبِلَادِ
অনুবাদ: নগরসমূহে সেসব লোকের চলা-ফেরা তোমাকে যেন ধোঁকায় না ফেলে যারা কুফরী করেছে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৯৬)

27 ২৭
ثُمَّ قَفَّیۡنَا عَلٰۤی اٰثَارِهِمۡ بِرُسُلِنَا وَ قَفَّیۡنَا بِعِیۡسَی ابۡنِ مَرۡیَمَ وَ اٰتَیۡنٰهُ الۡاِنۡجِیۡلَ ۬ۙ وَ جَعَلۡنَا فِیۡ قُلُوۡبِ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُ رَاۡفَۃً وَّ رَحۡمَۃً ؕ وَ رَهۡبَانِیَّۃَۨ ابۡتَدَعُوۡهَا مَا کَتَبۡنٰهَا عَلَیۡهِمۡ اِلَّا ابۡتِغَآءَ رِضۡوَانِ اللّٰهِ فَمَا رَعَوۡهَا حَقَّ رِعَایَتِهَا ۚ فَاٰتَیۡنَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مِنۡهُمۡ اَجۡرَهُمۡ ۚ وَ کَثِیۡرٌ مِّنۡهُمۡ فٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর তাদের পিছনে আমি আমার রাসূলদেরকে অনুগামী করেছিলাম এবং মারইয়াম পুত্র ঈসাকেও অনুগামী করেছিলাম। আর তাকে ইনজীল কিতাব দিয়েছিলাম এবং যারা তার অনুসরণ করেছিল তাদের অন্তরসমূহে করুণা ও দয়ামায়া দিয়েছিলাম। আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় তারাই বৈরাগ্যবাদের প্রবর্তন করেছিল। এটা আমি তাদের ওপর লিপিবদ্ধ করে দেইনি। তারপর তাও তারা যথাযথভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করেনি। আর তাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছিল তাদেরকে আমি তাদের প্রতিদান দিয়েছিলাম এবং তাদের মধ্যে অধিকাংশই ছিল ফাসিক।
(আল-হাদীদ আয়াত: ২৭)

15 ১৫
وَّ نَمَارِقُ مَصۡفُوۡفَۃٌ
অনুবাদ: আর সারি সারি বালিশসমূহ।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ১৫)

70 ৭০
وَ هُوَ اللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ؕ لَهُ الۡحَمۡدُ فِی الۡاُوۡلٰی وَ الۡاٰخِرَۃِ ۫ وَ لَهُ الۡحُکۡمُ وَ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। দুনিয়া ও আখিরাতে সমস্ত প্রশংসা তাঁরই; বিধান তাঁরই। আর তাঁর কাছেই তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৭০)

41 ৪১
اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ رِزۡقٌ مَّعۡلُوۡمٌ
অনুবাদ: তাদের জন্য থাকবে নির্ধারিত রিয্ক,
(আস-সাফফাত আয়াত: ৪১)

51 ৫১
وَ اِنۡ یَّکَادُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَیُزۡلِقُوۡنَکَ بِاَبۡصَارِهِمۡ لَمَّا سَمِعُوا الذِّکۡرَ وَ یَقُوۡلُوۡنَ اِنَّهٗ لَمَجۡنُوۡنٌ
অনুবাদ: আর কাফিররা যখন উপদেশবাণী শুনে তখন তারা যেন তাদের দৃষ্টি দ্বারা তোমাকে আছড়ে ফেলবে, আর তারা বলে, ‘এ তো এক পাগল’।
(আল-কলম আয়াত: ৫১)

106 ১০৬
اِنَّ فِیۡ هٰذَا لَبَلٰغًا لِّقَوۡمٍ عٰبِدِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এতে ইবাদাতকারী সম্প্রদায়ের জন্য উপদেশ বাণী রয়েছে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১০৬)

180 ১৮০
سُبۡحٰنَ رَبِّکَ رَبِّ الۡعِزَّۃِ عَمَّا یَصِفُوۡنَ
অনুবাদ: তারা যা ব্যক্ত করে তোমার রব তা থেকে পবিত্র মহান, সম্মানের মালিক।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৮০)

23 ২৩
حُرِّمَتۡ عَلَیۡکُمۡ اُمَّهٰتُکُمۡ وَ بَنٰتُکُمۡ وَ اَخَوٰتُکُمۡ وَ عَمّٰتُکُمۡ وَ خٰلٰتُکُمۡ وَ بَنٰتُ الۡاَخِ وَ بَنٰتُ الۡاُخۡتِ وَ اُمَّهٰتُکُمُ الّٰتِیۡۤ اَرۡضَعۡنَکُمۡ وَ اَخَوٰتُکُمۡ مِّنَ الرَّضَاعَۃِ وَ اُمَّهٰتُ نِسَآئِکُمۡ وَ رَبَآئِبُکُمُ الّٰتِیۡ فِیۡ حُجُوۡرِکُمۡ مِّنۡ نِّسَآئِکُمُ الّٰتِیۡ دَخَلۡتُمۡ بِهِنَّ ۫ فَاِنۡ لَّمۡ تَکُوۡنُوۡا دَخَلۡتُمۡ بِهِنَّ فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ ۫ وَ حَلَآئِلُ اَبۡنَآئِکُمُ الَّذِیۡنَ مِنۡ اَصۡلَابِکُمۡ ۙ وَ اَنۡ تَجۡمَعُوۡا بَیۡنَ الۡاُخۡتَیۡنِ اِلَّا مَا قَدۡ سَلَفَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: তোমাদের উপর হারাম করা হয়েছে তোমাদের মাতাদেরকে, তোমাদের মেয়েদেরকে, তোমাদের বোনদেরকে, তোমাদের ফুফুদেরকে, তোমাদের খালাদেরকে, ভাতিজীদেরকে, ভাগ্নীদেরকে, তোমাদের সে সব মাতাকে যারা তোমাদেরকে দুধপান করিয়েছে, তোমাদের দুধবোনদেরকে, তোমাদের শ্বাশুড়ীদেরকে, তোমরা যেসব স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়েছ সেসব স্ত্রীর অপর স্বামী থেকে যেসব কন্যা তোমাদের কোলে রয়েছে তাদেরকে, আর যদি তোমরা তাদের সাথে মিলিত না হয়ে থাক তবে তোমাদের উপর কোন পাপ নেই এবং তোমাদের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রীদেরকে এবং দুই বোনকে একত্র করা(তোমাদের উপর হারাম করা হয়েছে)। তবে অতীতে যা হয়ে গেছে তা ভিন্ন কথা। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নিসা আয়াত: ২৩)

33 ৩৩
لِنُرۡسِلَ عَلَیۡهِمۡ حِجَارَۃً مِّنۡ طِیۡنٍ
অনুবাদ: ‘যাতে তাদের উপর মাটির শক্ত ঢেলা নিক্ষেপ করি’।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৩৩)

88 ৮৮
وَ کُلُوۡا مِمَّا رَزَقَکُمُ اللّٰهُ حَلٰلًا طَیِّبًا ۪ وَّ اتَّقُوا اللّٰهَ الَّذِیۡۤ اَنۡتُمۡ بِهٖ مُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর আহার কর আল্লাহ যা তোমাদের রিয্ক দিয়েছেন তা থেকে হালাল, পবিত্র বস্তু। আর তাকওয়া অবলম্বন কর আল্লাহর যার প্রতি তোমরা মুমিন।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৮৮)

74 ৭৪
وَ اِذۡ قَالَ اِبۡرٰهِیۡمُ لِاَبِیۡهِ اٰزَرَ اَتَتَّخِذُ اَصۡنَامًا اٰلِهَۃً ۚ اِنِّیۡۤ اَرٰىکَ وَ قَوۡمَکَ فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর (স্মরণ কর) যখন ইবরাহীম তার পিতা আযরকে বলেছিল, ‘তুমি কি মূর্তিগুলোকে ইলাহরূপে গ্রহণ করছ? নিশ্চয় আমি তোমাকে তোমার কওমকে স্পষ্ট গোমরাহীতে দেখছি’।
(আল-আনআম আয়াত: ৭৪)

69 ৬৯
وَ الَّذِیۡنَ جَاهَدُوۡا فِیۡنَا لَنَهۡدِیَنَّهُمۡ سُبُلَنَا ؕ وَ اِنَّ اللّٰهَ لَمَعَ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা আমার পথে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালায়, তাদেরকে আমি অবশ্যই আমার পথে পরিচালিত করব। আর নিশ্চয় আল্লাহ সৎকর্মশীলদের সাথেই আছেন।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৬৯)

56 ৫৬
وَ مَا خَلَقۡتُ الۡجِنَّ وَ الۡاِنۡسَ اِلَّا لِیَعۡبُدُوۡنِ
অনুবাদ: আর জিন ও মানুষকে কেবল এজন্যই সৃষ্টি করেছি যে তারা আমার ইবাদাত করবে।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৫৬)

74 ৭৪
وَ لُوۡطًا اٰتَیۡنٰهُ حُکۡمًا وَّ عِلۡمًا وَّ نَجَّیۡنٰهُ مِنَ الۡقَرۡیَۃِ الَّتِیۡ کَانَتۡ تَّعۡمَلُ الۡخَبٰٓئِثَ ؕ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا قَوۡمَ سَوۡءٍ فٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর লূতকে আমি প্রজ্ঞা ও জ্ঞান দান করেছিলাম। আমি তাকে এমন এক জনপদ থেকে উদ্ধার করেছিলাম, যার অধিবাসীরা অশ্লীল কাজে লিপ্ত ছিল। তারা ছিল এক মন্দ ও পাপাচারী কওম।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৭৪)

37 ৩৭
رِجَالٌ ۙ لَّا تُلۡهِیۡهِمۡ تِجَارَۃٌ وَّ لَا بَیۡعٌ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰهِ وَ اِقَامِ الصَّلٰوۃِ وَ اِیۡتَآءِ الزَّکٰوۃِ ۪ۙ یَخَافُوۡنَ یَوۡمًا تَتَقَلَّبُ فِیۡهِ الۡقُلُوۡبُ وَ الۡاَبۡصَارُ
অনুবাদ: সেসব লোক, যাদেরকে ব্যবসা-বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর যিক্র, সালাত কায়েম করা ও যাকাত প্রদান করা থেকে বিরত রাখে না। তারা সেদিনকে ভয় করে, যেদিন অন্তর ও দৃষ্টিসমূহ উল্টে যাবে।
(আন-নূর আয়াত: ৩৭)

22 ২২
وَ مَا لِیَ لَاۤ اَعۡبُدُ الَّذِیۡ فَطَرَنِیۡ وَ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমি কেন তাঁর ইবাদাত করব না যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন? আর তাঁর কাছেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে’।
(ইয়াসীন আয়াত: ২২)

61 ৬১
عَلٰۤی اَنۡ نُّبَدِّلَ اَمۡثَالَکُمۡ وَ نُنۡشِئَکُمۡ فِیۡ مَا لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের স্থানে তোমাদের বিকল্প আনয়ন করতে এবং তোমাদেরকে এমনভাবে সৃষ্টি করতে যা তোমরা জান না।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৬১)

77 ৭৭
قَالَ مُوۡسٰۤی اَتَقُوۡلُوۡنَ لِلۡحَقِّ لَمَّا جَآءَکُمۡ ؕ اَسِحۡرٌ هٰذَا ؕ وَ لَا یُفۡلِحُ السّٰحِرُوۡنَ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘তোমরা কি সত্যকে এ রকম (যাদু) বলছ, যখন তা তোমাদের কাছে এল? এ কি যাদু? অথচ যাদুকররা সফল হয় না’।
(ইউনুস আয়াত: ৭৭)

11 ১১
وَ مَا یُغۡنِیۡ عَنۡهُ مَا لُهٗۤ اِذَا تَرَدّٰی
অনুবাদ: আর তার সম্পদ তার কোন কাজে আসবে না, যখন সে অধঃপতিত হবে।
(আল-লাইল আয়াত: ১১)

283 ২৮৩
وَ اِنۡ کُنۡتُمۡ عَلٰی سَفَرٍ وَّ لَمۡ تَجِدُوۡا کَاتِبًا فَرِهٰنٌ مَّقۡبُوۡضَۃٌ ؕ فَاِنۡ اَمِنَ بَعۡضُکُمۡ بَعۡضًا فَلۡیُؤَدِّ الَّذِی اؤۡتُمِنَ اَمَانَتَهٗ وَ لۡیَتَّقِ اللّٰهَ رَبَّهٗ ؕ وَ لَا تَکۡتُمُوا الشَّهَادَۃَ ؕ وَ مَنۡ یَّکۡتُمۡهَا فَاِنَّهٗۤ اٰثِمٌ قَلۡبُهٗ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যদি তোমরা সফরে থাক এবং কোন লেখক না পাও, তাহলে হস্তান্তরিত বন্ধক রাখবে। আর যদি তোমরা একে অপরকে বিশ্বস্ত মনে কর, তবে যাকে বিশ্বস্ত মনে করা হয়, সে যেন স্বীয় আমানত আদায় করে এবং নিজ রব আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করে। আর তোমরা সাক্ষ্য গোপন করো না এবং যে কেউ তা গোপন করে, অবশ্যই তার অন্তর পাপী। আর তোমরা যা আমল কর, আল্লাহ সে ব্যাপারে সবিশেষ অবহিত।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৮৩)

7 ৭
وَ هُوَ بِالۡاُفُقِ الۡاَعۡلٰی
অনুবাদ: তখন সে ঊর্ধ্ব দিগন্তে।
(আন-নাজম আয়াত: ৭)

98 ৯৮
اِنَّکُمۡ وَ مَا تَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ حَصَبُ جَهَنَّمَ ؕ اَنۡتُمۡ لَهَا وٰرِدُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমরা এবং আল্লাহ ছাড়া তোমরা যাদের পূজা কর, সেগুলো তো জাহান্নামের জ্বালানী। তোমরা সেখানে প্রবেশ করবে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৯৮)

84 ৮৪
وَ اِذۡ اَخَذۡنَا مِیۡثَاقَکُمۡ لَا تَسۡفِکُوۡنَ دِمَآءَکُمۡ وَ لَا تُخۡرِجُوۡنَ اَنۡفُسَکُمۡ مِّنۡ دِیَارِکُمۡ ثُمَّ اَقۡرَرۡتُمۡ وَ اَنۡتُمۡ تَشۡهَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন আমি তোমাদের অঙ্গীকার গ্রহণ করলাম যে, তোমরা নিজদের রক্ত প্রবাহিত করবে না এবং নিজদেরকে তোমাদের গৃহসমূহ থেকে বের করবে না। অতঃপর তোমরা স্বীকার করে নিলে। আর তোমরা তার সাক্ষী।
(আল-বাকারা আয়াত: ৮৪)

29 ২৯
قُلۡ اِنۡ تُخۡفُوۡا مَا فِیۡ صُدُوۡرِکُمۡ اَوۡ تُبۡدُوۡهُ یَعۡلَمۡهُ اللّٰهُ ؕ وَ یَعۡلَمُ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা যদি তোমাদের অন্তরসমূহে যা আছে তা গোপন কর অথবা প্রকাশ কর, আল্লাহ তা জানেন। আর আসমানসমূহে যা কিছু আছে ও যমীনে যা আছে, তাও তিনি জানেন। আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ২৯)

12 ১২
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا لُقۡمٰنَ الۡحِکۡمَۃَ اَنِ اشۡکُرۡ لِلّٰهِ ؕ وَ مَنۡ یَّشۡکُرۡ فَاِنَّمَا یَشۡکُرُ لِنَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ کَفَرَ فَاِنَّ اللّٰهَ غَنِیٌّ حَمِیۡدٌ
অনুবাদ: আর আমি তো লুকমানকে হিকমাত* দিয়েছিলাম (এবং বলেছিলাম) যে, ‘আল্লাহর শুকরিয়া আদায় কর। আর যে শুকরিয়া আদায় করে সে তো নিজের জন্যই শুকরিয়া আদায় করে এবং যে অকৃতজ্ঞ হয় (তার জেনে রাখা উচিত) আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, প্রশংসিত’।
(লুকমান আয়াত: ১২)

11 ১১
فَاعۡتَرَفُوۡا بِذَنۡۢبِهِمۡ ۚ فَسُحۡقًا لِّاَصۡحٰبِ السَّعِیۡرِ
অনুবাদ: অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। অতএব ধ্বংস জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসীদের জন্য।
(আল-মুলক আয়াত: ১১)

15 ১৫
ذُو الۡعَرۡشِ الۡمَجِیۡدُ
অনুবাদ: আরশের অধিপতি, মহান।
(আল-বুরুজ আয়াত: ১৫)

65 ৬৫
وَ لَئِنۡ سَاَلۡتَهُمۡ لَیَقُوۡلُنَّ اِنَّمَا کُنَّا نَخُوۡضُ وَ نَلۡعَبُ ؕ قُلۡ اَ بِاللّٰهِ وَ اٰیٰتِهٖ وَ رَسُوۡلِهٖ کُنۡتُمۡ تَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তুমি তাদেরকে প্রশ্ন কর, অবশ্যই তারা বলবে, ‘আমরা আলাপচারিতা ও খেল-তামাশা করছিলাম। বল, ‘আল্লাহ, তাঁর আয়াতসমূহ ও তাঁর রাসূলের সাথে তোমরা বিদ্রূপ করছিলে’?
(আত-তাওবা আয়াত: ৬৫)

47 ৪৭
وَ یَسۡتَعۡجِلُوۡنَکَ بِالۡعَذَابِ وَ لَنۡ یُّخۡلِفَ اللّٰهُ وَعۡدَهٗ ؕ وَ اِنَّ یَوۡمًا عِنۡدَ رَبِّکَ کَاَلۡفِ سَنَۃٍ مِّمَّا تَعُدُّوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তোমাকে আযাব তরান্বিত করতে বলে, অথচ আল্লাহ কখনো তাঁর ওয়াদা খেলাফ করেন না। আর তোমার রবের নিকট নিশ্চয় এক দিন তোমাদের গণনায় হাজার বছরের সমান।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৪৭)

16 ১৬
وَ لَقَدۡ خَلَقۡنَا الۡاِنۡسَانَ وَ نَعۡلَمُ مَا تُوَسۡوِسُ بِهٖ نَفۡسُهٗ ۚۖ وَ نَحۡنُ اَقۡرَبُ اِلَیۡهِ مِنۡ حَبۡلِ الۡوَرِیۡدِ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি এবং তার প্রবৃত্তি তাকে যে কুমন্ত্রণা দেয় তাও আমি জানি। আর আমি* তার গলার ধমনী হতেও অধিক কাছে।
(কাফ আয়াত: ১৬)

148 ১৪৮
فَاٰمَنُوۡا فَمَتَّعۡنٰهُمۡ اِلٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: অতঃপর তারা ঈমান আনল, ফলে আমি তাদেরকে কিছুকাল পর্যন্ত উপভোগ করতে দিলাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৪৮)

25 ২৫
وَ هُوَ الَّذِیۡ یَقۡبَلُ التَّوۡبَۃَ عَنۡ عِبَادِهٖ وَ یَعۡفُوۡا عَنِ السَّیِّاٰتِ وَ یَعۡلَمُ مَا تَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই তাঁর বান্দাদের তাওবা কবূল করেন এবং পাপসমূহ ক্ষমা করে দেন। আর তোমরা যা কর, তা তিনি জানেন।
(আশ-শূরা আয়াত: ২৫)

60 ৬০
هَلۡ جَزَآءُ الۡاِحۡسَانِ اِلَّا الۡاِحۡسَانُ
অনুবাদ: উত্তম কাজের প্রতিদান উত্তম ছাড়া আর কী হতে পারে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৬০)

164 ১৬৪
وَ اِذۡ قَالَتۡ اُمَّۃٌ مِّنۡهُمۡ لِمَ تَعِظُوۡنَ قَوۡمَۨا ۙ اللّٰهُ مُهۡلِکُهُمۡ اَوۡ مُعَذِّبُهُمۡ عَذَابًا شَدِیۡدًا ؕ قَالُوۡا مَعۡذِرَۃً اِلٰی رَبِّکُمۡ وَ لَعَلَّهُمۡ یَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন তাদের একদল বলল, ‘তোমরা কেন উপদেশ দিচ্ছ এমন কওমকে, যাদেরকে আল্লাহ ধ্বংস করবেন অথবা কঠিন আযাব দেবেন’? তারা বলল, ‘তোমাদের রবের নিকট ওযর পেশ করার উদ্দেশ্যে। আশা করা যায় তারা সাবধান হবে’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৬৪)

37 ৩৭
اَمۡ عِنۡدَهُمۡ خَزَآئِنُ رَبِّکَ اَمۡ هُمُ الۡمُصَۜیۡطِرُوۡنَ
অনুবাদ: তোমার রবের গুপ্তভান্ডার কি তাদের কাছে আছে, না তারা সব কিছু নিয়ন্ত্রণকারী?
(আত-তূর আয়াত: ৩৭)

78 ৭৮
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا رُسُلًا مِّنۡ قَبۡلِکَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ قَصَصۡنَا عَلَیۡکَ وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ لَّمۡ نَقۡصُصۡ عَلَیۡکَ ؕ وَ مَا کَانَ لِرَسُوۡلٍ اَنۡ یَّاۡتِیَ بِاٰیَۃٍ اِلَّا بِاِذۡنِ اللّٰهِ ۚ فَاِذَا جَآءَ اَمۡرُ اللّٰهِ قُضِیَ بِالۡحَقِّ وَ خَسِرَ هُنَالِکَ الۡمُبۡطِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি তোমার পূর্বে অনেক রাসূল পাঠিয়েছি। তাদের মধ্যে কারো কারো কাহিনী আমি তোমার কাছে বর্ণনা করেছি আর কারো কারো কাহিনী তোমার কাছে বর্ণনা করিনি। আর আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কোন নিদর্শন নিয়ে আসা কোন রাসূলের উচিৎ নয়। তারপর যখন আল্লাহর নির্দেশ আসবে, তখন ন্যায়সঙ্গতভাবে ফয়সালা করা হবে। আর তখনই বাতিলপন্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৭৮)

24 ২৪
فَلۡیَنۡظُرِ الۡاِنۡسَانُ اِلٰی طَعَامِهٖۤ
অনুবাদ: কাজেই মানুষ তার খাদ্যের প্রতি লক্ষ্য করুক।
(আবাসা আয়াত: ২৪)

145 ১৪৫
وَ مَا کَانَ لِنَفۡسٍ اَنۡ تَمُوۡتَ اِلَّا بِاِذۡنِ اللّٰهِ کِتٰبًا مُّؤَجَّلًا ؕ وَ مَنۡ یُّرِدۡ ثَوَابَ الدُّنۡیَا نُؤۡتِهٖ مِنۡهَا ۚ وَ مَنۡ یُّرِدۡ ثَوَابَ الۡاٰخِرَۃِ نُؤۡتِهٖ مِنۡهَا ؕ وَ سَنَجۡزِی الشّٰکِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর কোন প্রাণী আল্লাহর অনুমতি ছাড়া মারা যায় না, তা নির্দিষ্টভাবে লিখিত আছে। আর যে দুনিয়ার প্রতিদান চায়, আমি তা থেকে তাকে দিয়ে দেই, আর যে আখিরাতের বিনিময় চায়, আমি তা থেকে তাকেও দেই এবং আমি অচিরেই কৃতজ্ঞদের প্রতিদান দেব।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৪৫)

91 ৯১
سَتَجِدُوۡنَ اٰخَرِیۡنَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّاۡمَنُوۡکُمۡ وَ یَاۡمَنُوۡا قَوۡمَهُمۡ ؕ کُلَّمَا رُدُّوۡۤا اِلَی الۡفِتۡنَۃِ اُرۡکِسُوۡا فِیۡهَا ۚ فَاِنۡ لَّمۡ یَعۡتَزِلُوۡکُمۡ وَ یُلۡقُوۡۤا اِلَیۡکُمُ السَّلَمَ وَ یَکُفُّوۡۤا اَیۡدِیَهُمۡ فَخُذُوۡهُمۡ وَ اقۡتُلُوۡهُمۡ حَیۡثُ ثَقِفۡتُمُوۡهُمۡ ؕ وَ اُولٰٓئِکُمۡ جَعَلۡنَا لَکُمۡ عَلَیۡهِمۡ سُلۡطٰنًا مُّبِیۡنًا
অনুবাদ: তোমরা অচিরেই অন্য লোককে পাবে, যারা তোমাদের কাছে নিরাপত্তা চাইবে এবং নিরাপত্তা চাইবে তাদের কওমের কাছে। যখনই তাদেরকে ফিতনার দিকে ফিরানো হয়, তারা সেখানে ফিরে যায়। সুতরাং যদি তারা তোমাদের থেকে সরে না যায় এবং তোমাদের কাছে সন্ধি প্রস্তাব উপস্থাপন না করে এবং নিজদের হাত গুটিয়ে না নেয়, তাহলে তাদেরকে পাকড়াও করবে এবং হত্যা করবে যেখানেই তাদের নাগাল পাবে। আর ওরাই তারা, যাদের বিরুদ্ধে আমি তোমাদেরকে সুস্পষ্ট ক্ষমতা দিয়েছি।
(আন-নিসা আয়াত: ৯১)

103 ১০৩
اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً ؕ وَ مَا کَانَ اَکۡثَرُهُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এতে রয়েছে নিদর্শন, আর তাদের অধিকাংশ মুমিন নয়।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১০৩)

2 ২
وَ النَّهَارِ اِذَا تَجَلّٰی ۙ
অনুবাদ: কসম দিনের, যখন তা আলোকিত হয়।
(আল-লাইল আয়াত: ২)

46 ৪৬
کَغَلۡیِ الۡحَمِیۡمِ
অনুবাদ: ফুটন্ত পানির মত
(আদ-দুখান আয়াত: ৪৬)

5 ৫
رَبَّنَا لَا تَجۡعَلۡنَا فِتۡنَۃً لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ اغۡفِرۡ لَنَا رَبَّنَا ۚ اِنَّکَ اَنۡتَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: হে আমাদের রব, আপনি আমাদেরকে কাফিরদের উৎপীড়নের পাত্র বানাবেন না। হে আমাদের রব, আপনি আমাদের ক্ষমা করে দিন। নিশ্চয় আপনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ৫)

71 ৭১
وَ نَجَّیۡنٰهُ وَ لُوۡطًا اِلَی الۡاَرۡضِ الَّتِیۡ بٰرَکۡنَا فِیۡهَا لِلۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাকে ও লূতকে উদ্ধার করে সে দেশে নিয়ে গেলাম, যেখানে আমি বিশ্ববাসীর জন্য বরকত রেখেছি।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৭১)

73 ৭৩
فَکَذَّبُوۡهُ فَنَجَّیۡنٰهُ وَ مَنۡ مَّعَهٗ فِی الۡفُلۡکِ وَ جَعَلۡنٰهُمۡ خَلٰٓئِفَ وَ اَغۡرَقۡنَا الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا ۚ فَانۡظُرۡ کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الۡمُنۡذَرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা তাকে মিথ্যাবাদী বলল। তাই আমি তাকে ও নৌকাতে যারা তার সাথে ছিল তাদেরকে নাজাত দিলাম এবং আমি তাদেরকে করেছি স্থলাভিষিক্ত। আর ডুবিয়ে দিলাম তাদেরকে, যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে। অতএব দেখ, কেমন ছিল তাদের পরিণতি যাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে।
(ইউনুস আয়াত: ৭৩)

33 ৩৩
وَ الَّذِیۡ جَآءَ بِالصِّدۡقِ وَ صَدَّقَ بِهٖۤ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর যে সত্য নিয়ে এসেছে এবং যে তা সত্য বলে মেনে নিয়েছে, তারাই হল মুত্তাকী।
(আয-যুমার আয়াত: ৩৩)

19 ১৯
اِنَّ هٰذِهٖ تَذۡکِرَۃٌ ۚ فَمَنۡ شَآءَ اتَّخَذَ اِلٰی رَبِّهٖ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় এ এক উপদেশ। অতএব যে চায় সে তার রবের দিকে পথ অবলম্বন করুক।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ১৯)

11 ১১
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اذۡکُرُوۡا نِعۡمَتَ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ اِذۡ هَمَّ قَوۡمٌ اَنۡ یَّبۡسُطُوۡۤا اِلَیۡکُمۡ اَیۡدِیَهُمۡ فَکَفَّ اَیۡدِیَهُمۡ عَنۡکُمۡ ۚ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ وَ عَلَی اللّٰهِ فَلۡیَتَوَکَّلِ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা স্মরণ কর তোমাদের উপর আল্লাহর নিআমত, যখন একটি কওম তোমাদের প্রতি তাদের হাত প্রসারিত করতে মনস্থ করল; কিন্তু তিনি তাদের হাতকে তোমাদের থেকে নিবৃত্ত রাখলেন। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং আল্লাহর উপরই মুমিনরা যেন তাওয়াক্কুল করে।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১১)

44 ৪৪
قِیۡلَ لَهَا ادۡخُلِی الصَّرۡحَ ۚ فَلَمَّا رَاَتۡهُ حَسِبَتۡهُ لُجَّۃً وَّ کَشَفَتۡ عَنۡ سَاقَیۡهَا ؕ قَالَ اِنَّهٗ صَرۡحٌ مُّمَرَّدٌ مِّنۡ قَوَارِیۡرَ ۬ؕ قَالَتۡ رَبِّ اِنِّیۡ ظَلَمۡتُ نَفۡسِیۡ وَ اَسۡلَمۡتُ مَعَ سُلَیۡمٰنَ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: তাকে বলা হল, ‘প্রাসাদটিতে প্রবেশ কর’। অতঃপর যখন সে তা দেখল, সে তাকে এক গভীর জলাশয় ধারণা করল, এবং তার পায়ের গোছাদ্বয় অনাবৃত করল। সুলাইমান বলল, ‘এটি আসলে স্বচ্ছ কাঁচ-নির্মিত প্রাসাদ’। সে বলল, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমি আমার নিজের প্রতি যুলম করেছি। আমি সুলাইমানের সাথে সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণ করলাম’।
(আন-নামাল আয়াত: ৪৪)

41 ৪১
اَوۡ یُصۡبِحَ مَآؤُهَا غَوۡرًا فَلَنۡ تَسۡتَطِیۡعَ لَهٗ طَلَبًا
অনুবাদ: ‘কিংবা তার পানি মাটির গভীরে চলে যাবে, ফলে তা তুমি কোনভাবেই খুঁজে পাবে না’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৪১)

45 ৪৫
فَمَا اسۡتَطَاعُوۡا مِنۡ قِیَامٍ وَّ مَا کَانُوۡا مُنۡتَصِرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা উঠে দাঁড়াতে পারল না এবং প্রতিরোধও করতে পারল না।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৪৫)

9 ৯
وَ هُوَ یَخۡشٰی
অনুবাদ: আর সে ভয়ও করে,
(আবাসা আয়াত: ৯)

25 ২৫
قَالَ رَبِّ اشۡرَحۡ لِیۡ صَدۡرِیۡ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, আমার বুক প্রশস্ত করে দিন’
(ত্ব-হা আয়াত: ২৫)

72 ৭২
قُلۡ اَرَءَیۡتُمۡ اِنۡ جَعَلَ اللّٰهُ عَلَیۡکُمُ النَّهَارَ سَرۡمَدًا اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ مَنۡ اِلٰهٌ غَیۡرُ اللّٰهِ یَاۡتِیۡکُمۡ بِلَیۡلٍ تَسۡکُنُوۡنَ فِیۡهِ ؕ اَفَلَا تُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি আল্লাহ দিনকে তোমাদের উপর কিয়ামত পর্যন্ত স্থায়ী করে দেন, তবে তাঁর পরিবর্তে কোন ইলাহ আছে কি, যে তোমাদের রাত এনে দেবে যাতে তোমরা বিশ্রাম করবে? তবুও কি তোমরা ভেবে দেখবে না’?
(আল-কাসাস আয়াত: ৭২)

123 ১২৩
وَ اِنَّ اِلۡیَاسَ لَمِنَ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: আর ইলইয়াসও ছিল রাসূলদের একজন।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১২৩)

203 ২০৩
فَیَقُوۡلُوۡا هَلۡ نَحۡنُ مُنۡظَرُوۡنَ
অনুবাদ: তখন তারা বলবে, ‘আমাদেরকে কি অবকাশ দেয়া হবে?’
(আশ-শুআরা আয়াত: ২০৩)

66 ৬৬
قَالَ اَفَتَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مَا لَا یَنۡفَعُکُمۡ شَیۡئًا وَّ لَا یَضُرُّکُمۡ
অনুবাদ: সে (ইবরাহীম) বলল, ‘তাহলে কি তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুর ইবাদাত কর, যা তোমাদের কোন উপকার করতে পারে না এবং কোন ক্ষতিও করতে পারে না’?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৬৬)

71 ৭১
قَالَ اِنَّهٗ یَقُوۡلُ اِنَّهَا بَقَرَۃٌ لَّا ذَلُوۡلٌ تُثِیۡرُ الۡاَرۡضَ وَ لَا تَسۡقِی الۡحَرۡثَ ۚ مُسَلَّمَۃٌ لَّا شِیَۃَ فِیۡهَا ؕ قَالُوا الۡـٰٔنَ جِئۡتَ بِالۡحَقِّ ؕ فَذَبَحُوۡهَا وَ مَا کَادُوۡا یَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘নিশ্চয় তিনি বলছেন, ‘নিশ্চয় তা এমন গাভী, যা ব্যবহৃত হয়নি জমি চাষ করায় আর না ক্ষেতে পানি দেয়ায়। সুস্থ যাতে কোন খুঁত নেই’। তারা বলল, ‘এখন তুমি সত্য নিয়ে এসেছ’। অতঃপর তারা তা যবেহ করল অথচ তারা তা করার ছিল না।
(আল-বাকারা আয়াত: ৭১)

21 ২১
فَخَرَجَ مِنۡهَا خَآئِفًا یَّتَرَقَّبُ ۫ قَالَ رَبِّ نَجِّنِیۡ مِنَ الۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তখন সে ভীত প্রতীক্ষারত অবস্থায় শহর থেকে বেরিয়ে পড়ল। বলল, ‘হে আমার রব, আপনি যালিম কওম থেকে আমাকে রক্ষা করুন’।
(আল-কাসাস আয়াত: ২১)

173 ১৭৩
اَوۡ تَقُوۡلُوۡۤا اِنَّمَاۤ اَشۡرَکَ اٰبَآؤُنَا مِنۡ قَبۡلُ وَ کُنَّا ذُرِّیَّۃً مِّنۡۢ بَعۡدِهِمۡ ۚ اَفَتُهۡلِکُنَا بِمَا فَعَلَ الۡمُبۡطِلُوۡنَ
অনুবাদ: অথবা তোমরা যাতে বলতে না পার, ‘আমাদের পিতৃ-পুরুষরাই পূর্বে শির্ক করেছে, আর আমরা ছিলাম তাদের পরবর্তী বংশধর। সুতরাং বাতিলপন্থিরা যা করেছে, তার কারণে আপনি কি আমাদেরকে ধ্বংস করবেন’?
(আল-আরাফ আয়াত: ১৭৩)

73 ৭৩
وَ اِنَّ رَبَّکَ لَذُوۡ فَضۡلٍ عَلَی النَّاسِ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَهُمۡ لَا یَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রব মানুষের প্রতি অনুগ্রহশীল; কিন্তু তাদের বেশীর ভাগই শুকরিয়া আদায় করে না।
(আন-নামাল আয়াত: ৭৩)

46 ৪৬
قُلۡ اِنَّمَاۤ اَعِظُکُمۡ بِوَاحِدَۃٍ ۚ اَنۡ تَقُوۡمُوۡا لِلّٰهِ مَثۡنٰی وَ فُرَادٰی ثُمَّ تَتَفَکَّرُوۡا ۟ مَا بِصَاحِبِکُمۡ مِّنۡ جِنَّۃٍ ؕ اِنۡ هُوَ اِلَّا نَذِیۡرٌ لَّکُمۡ بَیۡنَ یَدَیۡ عَذَابٍ شَدِیۡدٍ
অনুবাদ: বল, ‘আমি তো তোমাদেরকে একটি বিষয়ে উপদেশ দিচ্ছি, তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে দু’জন অথবা এক একজন করে দাঁড়িয়ে যাও, অতঃপর চিন্তা করে দেখ, তোমাদের সাথীর মধ্যে কোন পাগলামী নেই। সে তো আসন্ন কঠোর আযাব সম্পর্কে তোমাদের একজন সতর্ককারী বৈ কিছু নয়।’
(সাবা আয়াত: ৪৬)

46 ৪৬
لَقَدۡ اَنۡزَلۡنَاۤ اٰیٰتٍ مُّبَیِّنٰتٍ ؕ وَ اللّٰهُ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: অবশ্যই আমি সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ নাযিল করেছি। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা সরল সঠিক পথ দেখান।
(আন-নূর আয়াত: ৪৬)

5 ৫
فَاصۡبِرۡ صَبۡرًا جَمِیۡلًا
অনুবাদ: অতএব তুমি উত্তমরূপে ধৈর্যধারণ কর।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৫)

32 ৩২
فَمَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنۡ کَذَبَ عَلَی اللّٰهِ وَ کَذَّبَ بِالصِّدۡقِ اِذۡ جَآءَهٗ ؕ اَلَیۡسَ فِیۡ جَهَنَّمَ مَثۡوًی لِّلۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তার চেয়ে অধিক যালিম আর কে, যে আল্লাহর উপর মিথ্যা আরোপ করে এবং তার কাছে সত্য আসার পর তা অস্বীকার করে? জাহান্নামেই কি কাফিরদের আবাসস্থল নয়?
(আয-যুমার আয়াত: ৩২)

12 ১২
وَّ جَعَلۡتُ لَهٗ مَالًا مَّمۡدُوۡدًا
অনুবাদ: আর আমি তাকে দিয়েছি অঢেল সম্পদ,
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ১২)

193 ১৯৩
نَزَلَ بِهِ الرُّوۡحُ الۡاَمِیۡنُ
অনুবাদ: বিশ্বস্ত আত্মা* এটা নিয়ে অবতরণ করেছে।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৯৩)

12 ১২
فَمَنۡ شَآءَ ذَکَرَهٗ
অনুবাদ: কাজেই যে ইচ্ছা করবে, সে তা স্মরণ রাখবে।
(আবাসা আয়াত: ১২)

16 ১৬
وَ انۡشَقَّتِ السَّمَآءُ فَهِیَ یَوۡمَئِذٍ وَّاهِیَۃٌ
অনুবাদ: আর আসমান বিদীর্ণ হয়ে যাবে। ফলে সেদিন তা হয়ে যাবে দুর্বল বিক্ষিপ্ত।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ১৬)

28 ২৮
وَ اِذَا فَعَلُوۡا فَاحِشَۃً قَالُوۡا وَجَدۡنَا عَلَیۡهَاۤ اٰبَآءَنَا وَ اللّٰهُ اَمَرَنَا بِهَا ؕ قُلۡ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَاۡمُرُ بِالۡفَحۡشَآءِ ؕ اَتَقُوۡلُوۡنَ عَلَی اللّٰهِ مَا لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তারা কোন অশ্লীল কাজ করে তখন বলে, ‘আমরা এতে আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে পেয়েছি এবং আল্লাহ আমাদেরকে এর নির্দেশ দিয়েছেন’। বল, ‘নিশ্চয় আল্লাহ অশ্লীল কাজের নির্দেশ দেন না। তোমরা কি আল্লাহর ব্যাপারে এমন কিছু বলছ, যা তোমরা জান না’?
(আল-আরাফ আয়াত: ২৮)

13 ১৩
وَ اُخۡرٰی تُحِبُّوۡنَهَا ؕ نَصۡرٌ مِّنَ اللّٰهِ وَ فَتۡحٌ قَرِیۡبٌ ؕ وَ بَشِّرِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: এবং আরো একটি (অর্জন) যা তোমরা খুব পছন্দ কর। (অর্থাৎ) আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহায্য ও নিকটবর্তী বিজয়। আর মুমিনদেরকে তুমি সুসংবাদ দাও।
(আস-সফ আয়াত: ১৩)

138 ১৩৮
وَ جٰوَزۡنَا بِبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ الۡبَحۡرَ فَاَتَوۡا عَلٰی قَوۡمٍ یَّعۡکُفُوۡنَ عَلٰۤی اَصۡنَامٍ لَّهُمۡ ۚ قَالُوۡا یٰمُوۡسَی اجۡعَلۡ لَّنَاۤ اِلٰـهًا کَمَا لَهُمۡ اٰلِـهَۃٌ ؕ قَالَ اِنَّکُمۡ قَوۡمٌ تَجۡهَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর বনী ইসরাঈলকে আমি সমুদ্র পার করিয়ে দিলাম। অতঃপর তারা আসল এমন এক কওমের কাছে যারা নিজদের মূর্তিগুলোর পূজায় রত ছিল। তারা বলল, ‘হে মূসা, তাদের যেমন উপাস্য আছে আমাদের জন্য তেমনি উপাস্য নির্ধারণ করে দাও। সে বলল, ‘নিশ্চয় তোমরা এমন এক কওম যারা মূর্খ’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৩৮)

88 ৮৮
قَالَ یٰقَوۡمِ اَرَءَیۡتُمۡ اِنۡ کُنۡتُ عَلٰی بَیِّنَۃٍ مِّنۡ رَّبِّیۡ وَ رَزَقَنِیۡ مِنۡهُ رِزۡقًا حَسَنًا ؕ وَ مَاۤ اُرِیۡدُ اَنۡ اُخَالِفَکُمۡ اِلٰی مَاۤ اَنۡهٰکُمۡ عَنۡهُ ؕ اِنۡ اُرِیۡدُ اِلَّا الۡاِصۡلَاحَ مَا اسۡتَطَعۡتُ ؕ وَ مَا تَوۡفِیۡقِیۡۤ اِلَّا بِاللّٰهِ ؕعَلَیۡهِ تَوَکَّلۡتُ وَ اِلَیۡهِ اُنِیۡبُ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা কী মনে কর, আমি যদি আমার রবের পক্ষ থেকে স্পষ্ট প্রমাণের উপর থাকি এবং তিনি আমাকে তাঁর পক্ষ থেকে উত্তম রিয্ক দান করে থাকেন (তাহলে কী করে আমি আমার দায়িত্ব পরিত্যাগ করব)! যে কাজ থেকে আমি তোমাদেরকে নিষেধ করছি, তোমাদের বিরোধিতা করে সে কাজটি আমি করতে চাই না। আমি আমার সাধ্যমত সংশোধন চাই। আল্লাহর সহায়তা ছাড়া আমার কোন তওফীক নেই। আমি তাঁরই উপর তাওয়াক্কুল করেছি এবং তাঁরই কাছে ফিরে যাই’।
(হূদ আয়াত: ৮৮)

34 ৩৪
اِنَّاۤ اَرۡسَلۡنَا عَلَیۡهِمۡ حَاصِبًا اِلَّاۤ اٰلَ لُوۡطٍ ؕ نَجَّیۡنٰهُمۡ بِسَحَرٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তাদের উপর কংকর-ঝড় পাঠিয়েছিলাম, তবে লূত পরিবারের উপর নয়। আমি তাদেরকে শেষ রাতে নাজাত দিয়েছিলাম,
(আল-কামার আয়াত: ৩৪)

31 ৩১
فَلَا صَدَّقَ وَ لَا صَلّٰی
অনুবাদ: সুতরাং সে বিশ্বাসও করেনি এবং সালাতও আদায় করেনি।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৩১)

57 ৫৭
فَاَخۡرَجۡنٰهُمۡ مِّنۡ جَنّٰتٍ وَّ عُیُوۡنٍ
অনুবাদ: তারপর আমি তাদেরকে উদ্যানমালা ও ঝর্ণাধারাসমূহ থেকে বের করে আনলাম।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৫৭)

39 ৩৯
الَّذِیۡنَ یُبَلِّغُوۡنَ رِسٰلٰتِ اللّٰهِ وَ یَخۡشَوۡنَهٗ وَ لَا یَخۡشَوۡنَ اَحَدًا اِلَّا اللّٰهَ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ حَسِیۡبًا
অনুবাদ: যারা আল্লাহর বাণী পৌঁছিয়ে দেয় ও তাঁকে ভয় করে এবং আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় করে না*, আর হিসাব গ্রহণকারীরূপে আল্লাহই যথেষ্ট।
(আল-আহযাব আয়াত: ৩৯)

62 ৬২
اَلَاۤ اِنَّ اَوۡلِیَآءَ اللّٰهِ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: শুনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহর বন্ধুদের কোন ভয় নেই, আর তারা পেরেশানও হবে না।
(ইউনুস আয়াত: ৬২)

85 ৮৫
وَ لَا تُعۡجِبۡکَ اَمۡوَالُهُمۡ وَ اَوۡلَادُهُمۡ ؕ اِنَّمَا یُرِیۡدُ اللّٰهُ اَنۡ یُّعَذِّبَهُمۡ بِهَا فِی الدُّنۡیَا وَ تَزۡهَقَ اَنۡفُسُهُمۡ وَ هُمۡ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাকে যেন মুগ্ধ না করে তাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি, আল্লাহ এর দ্বারা কেবল তাদের দুনিয়ার জীবনে আযাব দিতে চান এবং কাফির অবস্থায় তাদের জান বের হয়ে যাবে।
(আত-তাওবা আয়াত: ৮৫)

99 ৯৯
فَاُولٰٓئِکَ عَسَی اللّٰهُ اَنۡ یَّعۡفُوَ عَنۡهُمۡ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَفُوًّا غَفُوۡرًا
অনুবাদ: অতঃপর আশা করা যায় যে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করবেন। আর আল্লাহ মার্জনাকারী, ক্ষমাশীল।
(আন-নিসা আয়াত: ৯৯)

54 ৫৪
وَ اِذۡ قَالَ مُوۡسٰی لِقَوۡمِهٖ یٰقَوۡمِ اِنَّکُمۡ ظَلَمۡتُمۡ اَنۡفُسَکُمۡ بِاتِّخَاذِکُمُ الۡعِجۡلَ فَتُوۡبُوۡۤا اِلٰی بَارِئِکُمۡ فَاقۡتُلُوۡۤا اَنۡفُسَکُمۡ ؕ ذٰلِکُمۡ خَیۡرٌ لَّکُمۡ عِنۡدَ بَارِئِکُمۡ ؕ فَتَابَ عَلَیۡکُمۡ ؕ اِنَّهٗ هُوَ التَّوَّابُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আর যখন মূসা তার কওমকে বলেছিল, ‘হে আমার কওম, নিশ্চয় তোমরা বাছুরকে (উপাস্যরূপে) গ্রহণ করে নিজদের উপর যুলম করেছ। সুতরাং তোমরা তোমাদের সৃষ্টিকর্তার কাছে তাওবা কর। অতঃপর তোমরা নিজদেরকে হত্যা কর। এটি তোমাদের জন্য তোমাদের সৃষ্টিকর্তার নিকট উত্তম। অতঃপর আল্লাহ তোমাদের তাওবা কবূল করলেন। নিশ্চয় তিনি তাওবা কবূলকারী, পরম দয়ালু।
(আল-বাকারা আয়াত: ৫৪)

87 ৮৭
قَالُوۡا یٰشُعَیۡبُ اَصَلٰوتُکَ تَاۡمُرُکَ اَنۡ نَّتۡرُکَ مَا یَعۡبُدُ اٰبَآؤُنَاۤ اَوۡ اَنۡ نَّفۡعَلَ فِیۡۤ اَمۡوَالِنَا مَا نَشٰٓؤُاؕ اِنَّکَ لَاَنۡتَ الۡحَلِیۡمُ الرَّشِیۡدُ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে শু‘আইব, তোমার সালাত কি তোমাকে এই নির্দেশ প্রদান করে যে, আমাদের পিতৃপুরুষগণ যাদের ইবাদাত করত, আমরা তাদের ত্যাগ করি? অথবা আমাদের সম্পদে আমরা ইচ্ছামত যা করি তাও (ত্যাগ করি?) তুমি তো বেশ সহনশীল সুবোধ’!
(হূদ আয়াত: ৮৭)

120 ১২০
وَ اُلۡقِیَ السَّحَرَۃُ سٰجِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর যাদুকররা সিজদায় পড়ে গেল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১২০)

22 ২২
خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ عِنۡدَهٗۤ اَجۡرٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: তথায় তারা থাকবে চিরকাল। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে রয়েছে মহাপুরস্কার।
(আত-তাওবা আয়াত: ২২)

108 ১০৮
قَالَ اخۡسَـُٔوۡا فِیۡهَا وَ لَا تُکَلِّمُوۡنِ
অনুবাদ: আল্লাহ বলবেন, ‘তোমরা ধিকৃত অবস্থায় এখানেই থাক, আর আমার সাথে কথা বলো না।’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১০৮)

21 ২১
وَ مَا کَانَ لَهٗ عَلَیۡهِمۡ مِّنۡ سُلۡطٰنٍ اِلَّا لِنَعۡلَمَ مَنۡ یُّؤۡمِنُ بِالۡاٰخِرَۃِ مِمَّنۡ هُوَ مِنۡهَا فِیۡ شَکٍّ ؕ وَ رَبُّکَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ حَفِیۡظٌ
অনুবাদ: আর তাদের উপর শয়তানের কোন কর্তৃত্ব ছিল না। তবে কে আখিরাতের প্রতি ঈমান রাখে আর কে তাতে সন্দেহ পোষণ করে তা প্রকাশ করাই ছিল আমার উদ্দেশ্য। আর তোমার রব সকল কিছুর হিফাযতকারী।
(সাবা আয়াত: ২১)

50 ৫০
قُلۡ اَرَءَیۡتُمۡ اِنۡ اَتٰىکُمۡ عَذَابُهٗ بَیَاتًا اَوۡ نَهَارًا مَّاذَا یَسۡتَعۡجِلُ مِنۡهُ الۡمُجۡرِمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমাদের কি মনে হয় যে, যদি তোমাদের নিকট তাঁর আযাব রাতে কিংবা দিনে এসে পড়ে, তবে অপরাধীরা তার কোন্ অংশটি তাড়াতাড়ি চায়’?
(ইউনুস আয়াত: ৫০)

6 ৬
الَّذِیۡنَ هُمۡ یُرَآءُوۡنَ
অনুবাদ: যারা লোক দেখানোর জন্য তা করে,
(আল-মাঊন আয়াত: ৬)

73 ৭৩
وَ لَهُمۡ فِیۡهَا مَنَافِعُ وَ مَشَارِبُ ؕ اَفَلَا یَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের জন্য এগুলোতে রয়েছে আরও বহু উপকারিতা ও পানীয় উপাদান। তবুও কি তারা শোকর আদায় করবে না?
(ইয়াসীন আয়াত: ৭৩)

141 ১৪১
الَّذِیۡنَ یَتَرَبَّصُوۡنَ بِکُمۡ ۚ فَاِنۡ کَانَ لَکُمۡ فَتۡحٌ مِّنَ اللّٰهِ قَالُوۡۤا اَلَمۡ نَکُنۡ مَّعَکُمۡ ۫ۖ وَ اِنۡ کَانَ لِلۡکٰفِرِیۡنَ نَصِیۡبٌ ۙ قَالُوۡۤا اَلَمۡ نَسۡتَحۡوِذۡ عَلَیۡکُمۡ وَ نَمۡنَعۡکُمۡ مِّنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ؕ فَاللّٰهُ یَحۡکُمُ بَیۡنَکُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ وَ لَنۡ یَّجۡعَلَ اللّٰهُ لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: যারা তোমাদের ব্যাপারে (অকল্যাণের) অপেক্ষায় থাকে, অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে যদি তোমাদের বিজয় হয় তবে তারা বলে, ‘আমরা কি তোমাদের সাথে ছিলাম না’? আর যদি কাফিরদের আংশিক বিজয় হয়, তবে তারা বলে, ‘আমরা কি তোমাদের উপর কর্তৃত্ব করিনি এবং মুমিনদের কবল থেকে তোমাদেরকে রক্ষা করিনি’? সুতরাং আল্লাহ কিয়ামতের দিন তোমাদের মধ্যে বিচার করবেন। আর আল্লাহ কখনো মুমিনদের বিপক্ষে কাফিরদের জন্য পথ রাখবেন না।
(আন-নিসা আয়াত: ১৪১)

67 ৬৭
وَ اِذۡ قَالَ مُوۡسٰی لِقَوۡمِهٖۤ اِنَّ اللّٰهَ یَاۡمُرُکُمۡ اَنۡ تَذۡبَحُوۡا بَقَرَۃً ؕ قَالُوۡۤا اَتَتَّخِذُنَا هُزُوًا ؕ قَالَ اَعُوۡذُ بِاللّٰهِ اَنۡ اَکُوۡنَ مِنَ الۡجٰهِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন মূসা তার কওমকে বলল, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তোমরা একটি গাভী যবেহ করবে’। তারা বলল, ‘তুমি কি আমাদের সাথে উপহাস করছ’? সে বলল, ‘আমি মূর্খদের অন্তর্ভুক্ত হওয়া থেকে আল্লাহর আশ্রয় চাচ্ছি’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৬৭)

117 ১১৭
وَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰی مُوۡسٰۤی اَنۡ اَلۡقِ عَصَاکَ ۚ فَاِذَا هِیَ تَلۡقَفُ مَا یَاۡفِکُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি মূসার প্রতি ওহী পাঠালাম যে, ‘তুমি তোমার লাঠি ছেড়ে দাও’ তৎক্ষণাৎ সে গিলতে লাগল সেগুলিকে যে অলীক বস্তু তারা বানিয়েছিল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১১৭)

216 ২১৬
کُتِبَ عَلَیۡکُمُ الۡقِتَالُ وَ هُوَ کُرۡهٌ لَّکُمۡ ۚ وَ عَسٰۤی اَنۡ تَکۡرَهُوۡا شَیۡئًا وَّ هُوَ خَیۡرٌ لَّکُمۡ ۚ وَ عَسٰۤی اَنۡ تُحِبُّوۡا شَیۡئًا وَّ هُوَ شَرٌّ لَّکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ وَ اَنۡتُمۡ لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের উপর লড়াইয়ের বিধান দেয়া হয়েছে, অথচ তা তোমাদের কাছে অপছন্দনীয় এবং হতে পারে কোন বিষয় তোমরা অপছন্দ করছ অথচ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর হতে পারে কোন বিষয় তোমরা পছন্দ করছ অথচ তা তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। আর আল্লাহ জানেন এবং তোমরা জান না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২১৬)

39 ৩৯
اَلۡحَمۡدُ لِلّٰهِ الَّذِیۡ وَهَبَ لِیۡ عَلَی الۡکِبَرِ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ اِسۡحٰقَ ؕ اِنَّ رَبِّیۡ لَسَمِیۡعُ الدُّعَآءِ
অনুবাদ: ‘সকল প্রশংসা আল্লাহর, যিনি বৃদ্ধ বয়সে আমাকে ঈসমাঈল ও ইসহাককে দান করেছেন। নিশ্চয় আমার রব দো‘আ শ্রবণকারী’।
(ইবরাহীম আয়াত: ৩৯)

52 ৫২
یَّقُوۡلُ اَئِنَّکَ لَمِنَ الۡمُصَدِّقِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলত, ‘তুমি কি সে লোকদের অন্তর্ভুক্ত যারা বিশ্বাস করে’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৫২)

27 ২৭
قَالَ قَرِیۡنُهٗ رَبَّنَا مَاۤ اَطۡغَیۡتُهٗ وَ لٰکِنۡ کَانَ فِیۡ ضَلٰلٍۭ بَعِیۡدٍ
অনুবাদ: তার সঙ্গী (শয়তান) বলবে, ‘হে আমাদের ‘রব’, আমি তাকে বিদ্রোহী করে তুলিনি, বরং সে নিজেই ছিল সুদূর পথভ্রষ্টতার মধ্যে’।
(কাফ আয়াত: ২৭)

2 ২
وَ الۡکِتٰبِ الۡمُبِیۡنِ ۙ
অনুবাদ: সুস্পষ্ট কিতাবের কসম!
(আদ-দুখান আয়াত: ২)

13 ১৩
ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ شَآقُّوا اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ ۚ وَ مَنۡ یُّشَاقِقِ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ فَاِنَّ اللّٰهَ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ
অনুবাদ: এটি এ কারণে যে, তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরোধিতা করেছে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরোধিতা করবে, তবে নিশ্চয় আল্লাহ শাস্তি দানে কঠোর।
(আল-আনফাল আয়াত: ১৩)

62 ৬২
( سُجود‎‎ ) فَاسۡجُدُوۡا لِلّٰهِ وَ اعۡبُدُوۡا
অনুবাদ: সুতরাং তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সিজদা কর এবং ইবাদাত কর। [সাজদাহ] ۩
(আন-নাজম আয়াত: ৬২)

83 ৮৩
مُّسَوَّمَۃً عِنۡدَ رَبِّکَ ؕ وَ مَا هِیَ مِنَ الظّٰلِمِیۡنَ بِبَعِیۡدٍ
অনুবাদ: যা চি‎‎হ্নত ছিল তোমার রবের কাছে। আর তা যালিমদের থেকে দূরে নয়।
(হূদ আয়াত: ৮৩)

55 ৫৫
وَ کَذٰلِکَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ وَ لِتَسۡتَبِیۡنَ سَبِیۡلُ الۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি আয়াতসমূহ বিস্তারিত বর্ণনা করি। আর যাতে অপরাধীদের পথ স্পষ্ট হয়ে যায়।
(আল-আনআম আয়াত: ৫৫)

40 ৪০
یٰبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ اذۡکُرُوۡا نِعۡمَتِیَ الَّتِیۡۤ اَنۡعَمۡتُ عَلَیۡکُمۡ وَ اَوۡفُوۡا بِعَهۡدِیۡۤ اُوۡفِ بِعَهۡدِکُمۡ ۚ وَ اِیَّایَ فَارۡهَبُوۡنِ
অনুবাদ: হে বনী ইসরাঈল, তোমরা আমার নিআমতকে স্মরণ কর, যে নিআমত আমি তোমাদেরকে দিয়েছি এবং তোমরা আমার অঙ্গীকার পূর্ণ কর, তাহলে আমি তোমাদের অঙ্গীকার পূর্ণ করব। আর কেবল আমাকেই ভয় কর।
(আল-বাকারা আয়াত: ৪০)

113 ১১৩
وَ بٰرَکۡنَا عَلَیۡهِ وَ عَلٰۤی اِسۡحٰقَ ؕ وَ مِنۡ ذُرِّیَّتِهِمَا مُحۡسِنٌ وَّ ظَالِمٌ لِّنَفۡسِهٖ مُبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর আমি তাকে ও ইসহাককে বরকত দান করেছিলাম, আর তাদের বংশধরদের মধ্যে কেউ কেউ ছিল সৎকর্মশীল এবং কেউ নিজের প্রতি স্পষ্ট যালিম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১১৩)

18 ১৮
وَ هُوَ الۡقَاهِرُ فَوۡقَ عِبَادِهٖ ؕ وَ هُوَ الۡحَکِیۡمُ الۡخَبِیۡرُ
অনুবাদ: আর তিনিই তাঁর বান্দাদের উপর ক্ষমতাবান; আর তিনি প্রজ্ঞাময়, সম্যক অবহিত।
(আল-আনআম আয়াত: ১৮)

40 ৪০
اَفَاَنۡتَ تُسۡمِعُ الصُّمَّ اَوۡ تَهۡدِی الۡعُمۡیَ وَ مَنۡ کَانَ فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: তুমি কি বধিরকে শুনাতে পারবে অথবা হিদায়াত করতে পারবে অন্ধকে এবং তাকে যে স্পষ্ট পথভ্রষ্টতায় রয়েছে?
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৪০)

111 ১১১
اِنِّیۡ جَزَیۡتُهُمُ الۡیَوۡمَ بِمَا صَبَرُوۡۤا ۙ اَنَّهُمۡ هُمُ الۡفَآئِزُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তাদের ধৈর্যের কারণে আজ তাদেরকে পুরস্কৃত করলাম; নিশ্চয় তারাই হল সফলকাম।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১১১)

7 ৭
وَ لِلّٰهِ جُنُوۡدُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَزِیۡزًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: আর আল্লাহরই জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের যাবতীয় সৈন্যবাহিনী; এবং আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-ফাতহ আয়াত: ৭)

32 ৩২
وَ مِنۡ اٰیٰتِهِ الۡجَوَارِ فِی الۡبَحۡرِ کَالۡاَعۡلَامِ
অনুবাদ: তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে আরো রয়েছে সমুদ্রে চলাচলকারী পর্বতমালার মত জাহাজসমূহ।
(আশ-শূরা আয়াত: ৩২)

33 ৩৩
مَتَاعًا لَّکُمۡ وَ لِاَنۡعَامِکُمۡ
অনুবাদ: তোমাদের ও তোমাদের চতুষ্পদ জন্তুগুলোর জীবনোপকরণস্বরূপ।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৩৩)

29 ২৯
فَاِذَا سَوَّیۡتُهٗ وَ نَفَخۡتُ فِیۡهِ مِنۡ رُّوۡحِیۡ فَقَعُوۡا لَهٗ سٰجِدِیۡنَ
অনুবাদ: ‘অতএব যখন আমি তাকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দেব এবং তার মধ্যে আমার রূহ ফুঁকে দেব, তখন তোমরা তার জন্য সিজদাবনত হও’।
(আল-হিজর আয়াত: ২৯)

185 ১৮৫
قَالُوۡۤا اِنَّمَاۤ اَنۡتَ مِنَ الۡمُسَحَّرِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি তো কেবল যাদুগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৮৫)

264 ২৬৪
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تُبۡطِلُوۡا صَدَقٰتِکُمۡ بِالۡمَنِّ وَ الۡاَذٰی ۙ کَالَّذِیۡ یُنۡفِقُ مَالَهٗ رِئَآءَ النَّاسِ وَ لَا یُؤۡمِنُ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِؕ فَمَثَلُهٗ کَمَثَلِ صَفۡوَانٍ عَلَیۡهِ تُرَابٌ فَاَصَابَهٗ وَابِلٌ فَتَرَکَهٗ صَلۡدًا ؕ لَا یَقۡدِرُوۡنَ عَلٰی شَیۡءٍ مِّمَّا کَسَبُوۡا ؕ وَ اللّٰهُ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা খোঁটা ও কষ্ট দেয়ার মাধ্যমে তোমাদের সদাকা বাতিল করো না। সে ব্যক্তির মত, যে তার সম্পদ ব্যয় করে লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে এবং বিশ্বাস করে না আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি। অতএব তার উপমা এমন একটি মসৃণ পাথর, যার উপর রয়েছে মাটি। অতঃপর তাতে প্রবল বৃষ্টি পড়ল, ফলে তাকে একেবারে পরিষ্কার করে ফেলল। তারা যা অর্জন করেছে তার মাধ্যমে তারা কোন কিছু করার ক্ষমতা রাখে না। আর আল্লাহ কাফির জাতিকে হিদায়াত দেন না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৬৪)

86 ৮৬
قُلۡ مَاۤ اَسۡـَٔلُکُمۡ عَلَیۡهِ مِنۡ اَجۡرٍ وَّ مَاۤ اَنَا مِنَ الۡمُتَکَلِّفِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘এর বিনিময়ে আমি তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চাই না আর আমি ভানকারীদের অন্তর্ভুক্ত নই।
(সোয়াদ আয়াত: ৮৬)

78 ৭৮
وَّ اِنَّ عَلَیۡکَ لَعۡنَتِیۡۤ اِلٰی یَوۡمِ الدِّیۡنِ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় বিচার দিবস পর্যন্ত তোমার প্রতি আমার লা‘নত বলবৎ থাকবে।
(সোয়াদ আয়াত: ৭৮)

10 ১০
فَمَا لَهٗ مِنۡ قُوَّۃٍ وَّ لَا نَاصِرٍ
অনুবাদ: অতএব তার কোন শক্তি থাকবে না। আর সাহায্যকারীও না।
(আত-তারিক আয়াত: ১০)

20 ২০
وَ فِی الۡاَرۡضِ اٰیٰتٌ لِّلۡمُوۡقِنِیۡنَ
অনুবাদ: সুনিশ্চিত বিশ্বাসীদের জন্য যমীনে অনেক নিদর্শন রয়েছে।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ২০)

20 ২০
لٰکِنِ الَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا رَبَّهُمۡ لَهُمۡ غُرَفٌ مِّنۡ فَوۡقِهَا غُرَفٌ مَّبۡنِیَّۃٌ ۙ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ ۬ؕ وَعۡدَ اللّٰهِ ؕ لَا یُخۡلِفُ اللّٰهُ الۡمِیۡعَادَ
অনুবাদ: কিন্তু যারা নিজদের রবকে ভয় করে তাদের জন্য রয়েছে কক্ষসমূহ যার উপর নির্মিত আছে আরো কক্ষ। তার নিচ দিয়ে নদী প্রবাহিত। এটি আল্লাহর ওয়াদা; আল্লাহ ওয়াদা খেলাফ করেন না।
(আয-যুমার আয়াত: ২০)

57 ৫৭
وَ یَجۡعَلُوۡنَ لِلّٰهِ الۡبَنٰتِ سُبۡحٰنَهٗ ۙ وَ لَهُمۡ مَّا یَشۡتَهُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহর জন্য কন্যা সন্তান নির্দিষ্ট করে। তিনি পবিত্র এবং নিজেদের জন্য তা (নির্দিষ্ট করে) যা তারা পছন্দ করে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৫৭)

57 ৫৭
فَیَوۡمَئِذٍ لَّا یَنۡفَعُ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا مَعۡذِرَتُهُمۡ وَ لَا هُمۡ یُسۡتَعۡتَبُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যারা যুলম করেছে, সেদিন তাদের কোন ওযর-আপত্তি উপকারে আসবে না এবং (আল্লাহকে) সন্তুষ্ট করতেও তাদেরকে বলা হবে না।
(আর-রুম আয়াত: ৫৭)

76 ৭৬
وَ ضَرَبَ اللّٰهُ مَثَلًا رَّجُلَیۡنِ اَحَدُهُمَاۤ اَبۡکَمُ لَا یَقۡدِرُ عَلٰی شَیۡءٍ وَّ هُوَ کَلٌّ عَلٰی مَوۡلٰىهُ ۙ اَیۡنَمَا یُوَجِّهۡهُّ لَایَاۡتِ بِخَیۡرٍ ؕ هَلۡ یَسۡتَوِیۡ هُوَ ۙ وَ مَنۡ یَّاۡمُرُ بِالۡعَدۡلِ ۙ وَ هُوَ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: আর আল্লাহ উপমা পেশ করেছেন, দু’জন ব্যক্তি, তাদের একজন বোবা, যে কোন কিছুর উপর ক্ষমতা রাখে না এবং সে তার অভিভাবকের উপর বোঝা। তাকে যেখানেই পাঠানো হয়, কোন কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না। সে আর ঐ ব্যক্তি কি সমান, যে ন্যায়ের আদেশ করে এবং রয়েছে সরল পথের উপর?
(আন-নাহাল আয়াত: ৭৬)

149 ১৪৯
وَ تَنۡحِتُوۡنَ مِنَ الۡجِبَالِ بُیُوۡتًا فٰرِهِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর তোমরা নৈপুণ্যের সাথে পাহাড় কেটে বাড়ী নির্মাণ করছ’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৪৯)

58 ৫৮
کَاَنَّهُنَّ الۡیَاقُوۡتُ وَ الۡمَرۡجَانُ
অনুবাদ: তারা যেন হীরা ও প্রবাল।
(আর-রাহমান আয়াত: ৫৮)

15 ১৫
وَ دَخَلَ الۡمَدِیۡنَۃَ عَلٰی حِیۡنِ غَفۡلَۃٍ مِّنۡ اَهۡلِهَا فَوَجَدَ فِیۡهَا رَجُلَیۡنِ یَقۡتَتِلٰنِ ٭۫ هٰذَا مِنۡ شِیۡعَتِهٖ وَ هٰذَا مِنۡ عَدُوِّهٖ ۚ فَاسۡتَغَاثَهُ الَّذِیۡ مِنۡ شِیۡعَتِهٖ عَلَی الَّذِیۡ مِنۡ عَدُوِّهٖ ۙ فَوَکَزَهٗ مُوۡسٰی فَقَضٰی عَلَیۡهِ ٭۫ قَالَ هٰذَا مِنۡ عَمَلِ الشَّیۡطٰنِ ؕ اِنَّهٗ عَدُوٌّ مُّضِلٌّ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর সে শহরে প্রবেশ করল, যখন তার অধিবাসীরা ছিল অসতর্ক। তখন সেখানে সে দু’জন লোককে সংঘর্ষে লিপ্ত অবস্থায় পেল। একজন তার নিজের দলের এবং অপরজন তার শত্রুদলের। তখন তার নিজের দলের লোকটি তার শত্রুদলের লোকটির বিরুদ্ধে তার কাছে সাহায্য চাইল। অতঃপর মূসা তাকে ঘুষি মারল ফলে সে তাকে মেরে ফেলল। মূসা বলল, ‘এটা শয়তানের কাজ। নিশ্চয় সে পথভ্রষ্টকারী প্রকাশ্য শত্রু’।
(আল-কাসাস আয়াত: ১৫)

47 ৪৭
قَالُوۡۤا اٰمَنَّا بِرَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা ঈমান আনলাম সকল সৃষ্টির রবের প্রতি’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৪৭)

26 ২৬
ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ قَالُوۡا لِلَّذِیۡنَ کَرِهُوۡا مَا نَزَّلَ اللّٰهُ سَنُطِیۡعُکُمۡ فِیۡ بَعۡضِ الۡاَمۡرِ ۚۖ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ اِسۡرَارَهُمۡ
অনুবাদ: এটি এ জন্য যে, আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তা যারা অপছন্দ করে। তাদের উদ্দেশ্যে, তারা বলে, ‘অচিরেই আমরা কতিপয় বিষয়ে তোমাদের আনুগত্য করব’। আল্লাহ তাদের গোপনীয়তা সম্পর্কে অবহিত রয়েছেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ২৬)

5 ৫
اَلۡیَوۡمَ اُحِلَّ لَکُمُ الطَّیِّبٰتُ ؕ وَ طَعَامُ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ حِلٌّ لَّکُمۡ ۪ وَ طَعَامُکُمۡ حِلٌّ لَّهُمۡ ۫ وَ الۡمُحۡصَنٰتُ مِنَ الۡمُؤۡمِنٰتِ وَ الۡمُحۡصَنٰتُ مِنَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ اِذَاۤ اٰتَیۡتُمُوۡهُنَّ اُجُوۡرَهُنَّ مُحۡصِنِیۡنَ غَیۡرَ مُسٰفِحِیۡنَ وَ لَا مُتَّخِذِیۡۤ اَخۡدَانٍ ؕ وَ مَنۡ یَّکۡفُرۡ بِالۡاِیۡمَانِ فَقَدۡ حَبِطَ عَمَلُهٗ ۫ وَ هُوَ فِی الۡاٰخِرَۃِ مِنَ الۡخٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: আজ তোমাদের জন্য বৈধ করা হল সব ভাল বস্তু এবং যাদেরকে কিতাব প্রদান করা হয়েছে, তাদের খাবার তোমাদের জন্য বৈধ এবং তোমাদের খাবার তাদের জন্য বৈধ। আর মুমিন সচ্চরিত্রা নারী এবং তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের সচ্চরিত্রা নারীদের সাথে তোমাদের বিবাহ বৈধ। যখন তোমরা তাদেরকে মোহর দেবে, বিবাহকারী হিসেবে, প্রকাশ্য ব্যভিচারকারী বা গোপনপত্নী গ্রহণকারী হিসেবে নয়। আর যে ঈমানের সাথে কুফরী করবে, অবশ্যই তার আমল বরবাদ হবে এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৫)

69 ৬৯
اِنَّهُمۡ اَلۡفَوۡا اٰبَآءَهُمۡ ضَآلِّیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এরা নিজদের পিতৃপুরুষদেরকে পথভ্রষ্ট পেয়েছিল;
(আস-সাফফাত আয়াত: ৬৯)

56 ৫৬
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِاٰیٰتِنَا سَوۡفَ نُصۡلِیۡهِمۡ نَارًا ؕ کُلَّمَا نَضِجَتۡ جُلُوۡدُهُمۡ بَدَّلۡنٰهُمۡ جُلُوۡدًا غَیۡرَهَا لِیَذُوۡقُوا الۡعَذَابَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَزِیۡزًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে, অচিরেই আমি তাদেরকে প্রবেশ করাব আগুনে। যখনই তাদের চামড়াগুলো পুড়ে যাবে তখনই আমি তাদেরকে পালটে দেব অন্য চামড়া দিয়ে যাতে তারা আস্বাদন করে আযাব। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নিসা আয়াত: ৫৬)

34 ৩৪
اَلرِّجَالُ قَوّٰمُوۡنَ عَلَی النِّسَآءِ بِمَا فَضَّلَ اللّٰهُ بَعۡضَهُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ وَّ بِمَاۤ اَنۡفَقُوۡا مِنۡ اَمۡوَالِهِمۡ ؕ فَالصّٰلِحٰتُ قٰنِتٰتٌ حٰفِظٰتٌ لِّلۡغَیۡبِ بِمَا حَفِظَ اللّٰهُ ؕ وَ الّٰتِیۡ تَخَافُوۡنَ نُشُوۡزَهُنَّ فَعِظُوۡهُنَّ وَ اهۡجُرُوۡهُنَّ فِی الۡمَضَاجِعِ وَ اضۡرِبُوۡهُنَّ ۚ فَاِنۡ اَطَعۡنَکُمۡ فَلَا تَبۡغُوۡا عَلَیۡهِنَّ سَبِیۡلًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلِیًّا کَبِیۡرًا
অনুবাদ: পুরুষরা নারীদের তত্ত্বাবধায়ক, এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের একের উপর অন্যকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন এবং যেহেতু তারা নিজদের সম্পদ থেকে ব্যয় করে। সুতরাং পুণ্যবতী নারীরা অনুগত, তারা লোকচক্ষুর অন্তরালে হিফাযাতকারিনী ঐ বিষয়ের যা আল্লাহ হিফাযাত করেছেনে। আর তোমরা যাদের অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদেরকে সদুপদেশ দাও, বিছানায় তাদেরকে ত্যাগ কর এবং তাদেরকে (মৃদু) প্রহার কর। এরপর যদি তারা তোমাদের আনুগত্য করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমুন্নত মহান।
(আন-নিসা আয়াত: ৩৪)

84 ৮৪
فَلَمَّا رَاَوۡا بَاۡسَنَا قَالُوۡۤا اٰمَنَّا بِاللّٰهِ وَحۡدَهٗ وَ کَفَرۡنَا بِمَا کُنَّا بِهٖ مُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর তারা যখন আমার আযাব দেখল তখন বলল, ‘আমরা এক আল্লাহর প্রতি ঈমান আনলাম, আর যাদেরকে আমরা তার সাথে শরীক করতাম তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করলাম’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৮৪)

20 ২০
قَالَ فَعَلۡتُهَاۤ اِذًا وَّ اَنَا مِنَ الضَّآلِّیۡنَ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘আমি এটি তখন করেছিলাম, যখন আমি ছিলাম বিভ্রান্ত’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২০)

273 ২৭৩
لِلۡفُقَرَآءِ الَّذِیۡنَ اُحۡصِرُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ لَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ ضَرۡبًا فِی الۡاَرۡضِ ۫ یَحۡسَبُهُمُ الۡجَاهِلُ اَغۡنِیَآءَ مِنَ التَّعَفُّفِ ۚ تَعۡرِفُهُمۡ بِسِیۡمٰهُمۡ ۚ لَا یَسۡـَٔلُوۡنَ النَّاسَ اِلۡحَافًا ؕ وَ مَا تُنۡفِقُوۡا مِنۡ خَیۡرٍ فَاِنَّ اللّٰهَ بِهٖ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: (সদাকা) সেসব দরিদ্রের জন্য যারা আল্লাহর রাস্তায় আটকে গিয়েছে, তারা যমীনে চলতে পারে না। না চাওয়ার কারণে অনবগত ব্যক্তি তাদেরকে অভাবমুক্ত মনে করে। তুমি তাদেরকে চিনতে পারবে তাদের চি‎হ্ন দ্বারা। তারা মানুষের কাছে নাছোড় হয়ে চায় না। আর তোমরা যে সম্পদ ব্যয় কর, অবশ্যই আল্লাহ সে সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞানী।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৭৩)

118 ১১৮
وَ هَدَیۡنٰهُمَا الصِّرَاطَ الۡمُسۡتَقِیۡمَ
অনুবাদ: আর আমি দু’জনকেই সরল সঠিক পথে পরিচালিত করেছিলাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১১৮)

3 ৩
وَّ اَنَّهٗ تَعٰلٰی جَدُّ رَبِّنَا مَا اتَّخَذَ صَاحِبَۃً وَّ لَا وَلَدًا ۙ
অনুবাদ: ‘আর নিশ্চয় আমাদের রবের মর্যাদা সমুচ্চ। তিনি কোন সংগিনী গ্রহণ করেননি এবং না কোন সন্তান’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ৩)

54 ৫৪
قَالَ لَقَدۡ کُنۡتُمۡ اَنۡتُمۡ وَ اٰبَآؤُکُمۡ فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তোমরা নিজেরা এবং তোমাদের পূর্বপুরুষরা সবাই রয়েছ স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৫৪)

50 ৫০
قُلۡ اِنۡ ضَلَلۡتُ فَاِنَّمَاۤ اَضِلُّ عَلٰی نَفۡسِیۡ ۚ وَ اِنِ اهۡتَدَیۡتُ فَبِمَا یُوۡحِیۡۤ اِلَیَّ رَبِّیۡ ؕ اِنَّهٗ سَمِیۡعٌ قَرِیۡبٌ
অনুবাদ: বল, ‘যদি আমি পথভ্রষ্ট হয়ে যাই তবে আমার অকল্যাণেই আমি পথভ্রষ্ট হব। আর যদি আমি হিদায়াত প্রাপ্ত হই তবে তা এজন্য যে, আমার রব আমার প্রতি ওহী প্রেরণ করেন। নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা ও অতি নিকটবর্তী’।
(সাবা আয়াত: ৫০)

19 ১৯
اَوَ لَمۡ یَرَوۡا کَیۡفَ یُبۡدِئُ اللّٰهُ الۡخَلۡقَ ثُمَّ یُعِیۡدُهٗ ؕ اِنَّ ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ یَسِیۡرٌ
অনুবাদ: তারা কি দেখে না, আল্লাহ কিভাবে সৃষ্টির সূচনা করেন? তারপর তিনি তার পুনরাবৃত্তি করবেন। নিশ্চয় এটি আল্লাহর জন্য সহজ।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ১৯)

20 ২০
قَالَتۡ اَنّٰی یَکُوۡنُ لِیۡ غُلٰمٌ وَّ لَمۡ یَمۡسَسۡنِیۡ بَشَرٌ وَّ لَمۡ اَکُ بَغِیًّا
অনুবাদ: মারইয়াম বলল, ‘কিভাবে আমার পুত্র সন্তান হবে? অথচ কোন মানুষ আমাকে স্পর্শ করেনি। আর আমি তো ব্যভিচারিণীও নই’।
(মারইয়াম আয়াত: ২০)

1 ১
الٓـمّٓ ۚ
অনুবাদ: আলিফ-লাম-মীম।*
(আল-বাকারা আয়াত: ১)

41 ৪১
بَلۡ اِیَّاهُ تَدۡعُوۡنَ فَیَکۡشِفُ مَا تَدۡعُوۡنَ اِلَیۡهِ اِنۡ شَآءَ وَ تَنۡسَوۡنَ مَا تُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: বরং তাকেই তোমরা ডাকবে। অতঃপর যদি তিনি চান, যে জন্য তাকে ডাকছ, তা তিনি দূর করে দেবেন। আর তোমরা যা শরীক কর, তা তোমরা ভুলে যাবে।
(আল-আনআম আয়াত: ৪১)

80 ৮০
فَلَمَّا جَآءَ السَّحَرَۃُ قَالَ لَهُمۡ مُّوۡسٰۤی اَلۡقُوۡا مَاۤ اَنۡتُمۡ مُّلۡقُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন যাদুকররা এল, মূসা তাদেরকে বলল, ‘তোমরা যা ফেলবার ফেল’।
(ইউনুস আয়াত: ৮০)

53 ৫৩
ءَ اِذَا مِتۡنَا وَ کُنَّا تُرَابًا وَّ عِظَامًا ءَ اِنَّا لَمَدِیۡنُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আমরা যখন মরে যাব এবং মাটি ও হাড়ে পরিণত হব তখনও কি আমাদেরকে প্রতিফল দেয়া হবে’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ৫৩)

31 ৩১
وَ مَاۤ اَنۡتُمۡ بِمُعۡجِزِیۡنَ فِی الۡاَرۡضِ ۚۖ وَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مِنۡ وَّلِیٍّ وَّ لَا نَصِیۡرٍ
অনুবাদ: তোমরা যমীনে (আল্লাহর কর্ম পরিকল্পনাকে) ব্যর্থ করতে পারবে না। আর আল্লাহ ছাড়া তোমাদের কোন অভিভাবক নেই এবং কোন সাহায্যকারীও নেই।
(আশ-শূরা আয়াত: ৩১)

21 ২১
فَتَنَادَوۡا مُصۡبِحِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর সকাল বেলা তারা একে অপরকে ডেকে বলল,
(আল-কলম আয়াত: ২১)

84 ৮৪
وَ قَالَ مُوۡسٰی یٰقَوۡمِ اِنۡ کُنۡتُمۡ اٰمَنۡتُمۡ بِاللّٰهِ فَعَلَیۡهِ تَوَکَّلُوۡۤا اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর মূসা বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা যদি আল্লাহর প্রতি ঈমান এনে থাক, তবে তাঁরই উপর তাওয়াক্কুল কর, যদি তোমরা মুসলিম হয়ে থাক’।
(ইউনুস আয়াত: ৮৪)

93 ৯৩
اَوۡ یَکُوۡنَ لَکَ بَیۡتٌ مِّنۡ زُخۡرُفٍ اَوۡ تَرۡقٰی فِی السَّمَآءِ ؕ وَ لَنۡ نُّؤۡمِنَ لِرُقِیِّکَ حَتّٰی تُنَزِّلَ عَلَیۡنَا کِتٰبًا نَّقۡرَؤُهٗ ؕ قُلۡ سُبۡحَانَ رَبِّیۡ هَلۡ کُنۡتُ اِلَّا بَشَرًا رَّسُوۡلًا
অনুবাদ: ‘অথবা তোমার জন্য স্বর্ণের একটি ঘর হবে অথবা তুমি আসমানে উঠবে, কিন্তু তোমার উঠাতেও আমরা ঈমান আনব না, যতক্ষণ না তুমি আমাদের প্রতি এক কিতাব নাযিল করবে যা আমরা পাঠ করব’। বল, ‘পবিত্র মহান আমার রব! আমি তো একজন মানব-রাসূল ছাড়া কিছু নই’?
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৯৩)

129 ১২৯
وَ کَذٰلِکَ نُوَلِّیۡ بَعۡضَ الظّٰلِمِیۡنَ بَعۡضًۢا بِمَا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি যালিমদের কতককে কতকের বন্ধু বানিয়ে দেই, তারা যা অর্জন করত সে কারণে।
(আল-আনআম আয়াত: ১২৯)

55 ৫৫
فَشٰرِبُوۡنَ شُرۡبَ الۡهِیۡمِ
অনুবাদ: অতঃপর তোমরা তা পান করবে তৃষ্ণাতুর উটের ন্যায়।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৫৫)

160 ১৬০
اِلَّا عِبَادَ اللّٰهِ الۡمُخۡلَصِیۡنَ
অনুবাদ: তবে আল্লাহর (আনুগত্যের জন্য) নির্বাচিত বান্দাগণ ছাড়া।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৬০)

76 ৭৬
اَلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا یُقَاتِلُوۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ۚ وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا یُقَاتِلُوۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِ الطَّاغُوۡتِ فَقَاتِلُوۡۤا اَوۡلِیَآءَ الشَّیۡطٰنِ ۚ اِنَّ کَیۡدَ الشَّیۡطٰنِ کَانَ ضَعِیۡفًا
অনুবাদ: যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল।
(আন-নিসা আয়াত: ৭৬)

44 ৪৪
فَلَمَّا نَسُوۡا مَا ذُکِّرُوۡا بِهٖ فَتَحۡنَا عَلَیۡهِمۡ اَبۡوَابَ کُلِّ شَیۡءٍ ؕ حَتّٰۤی اِذَا فَرِحُوۡا بِمَاۤ اُوۡتُوۡۤا اَخَذۡنٰهُمۡ بَغۡتَۃً فَاِذَا هُمۡ مُّبۡلِسُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তাদেরকে যে উপদেশ দেয়া হয়েছিল, তারা যখন তা ভুলে গেল, আমি তাদের উপর সব কিছুর দরজা খুলে দিলাম। অবশেষে যখন তাদেরকে যা প্রদান করা হয়েছিল তার কারণে তারা উৎফুল্ল হল, আমি হঠাৎ তাদেরকে পাকড়াও করলাম। ফলে তখন তারা হতাশ হয়ে গেল।
(আল-আনআম আয়াত: ৪৪)

65 ৬৫
وَ لَا یَحۡزُنۡکَ قَوۡلُهُمۡ ۘ اِنَّ الۡعِزَّۃَ لِلّٰهِ جَمِیۡعًا ؕ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: আর তাদের কথা যেন তোমাকে দুঃখ না দেয়। নিশ্চয় সকল মর্যাদা আল্লাহর। তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী।
(ইউনুস আয়াত: ৬৫)

66 ৬৬
وَ اِنَّ لَکُمۡ فِی الۡاَنۡعَامِ لَعِبۡرَۃً ؕ نُسۡقِیۡکُمۡ مِّمَّا فِیۡ بُطُوۡنِهٖ مِنۡۢ بَیۡنِ فَرۡثٍ وَّ دَمٍ لَّبَنًا خَالِصًا سَآئِغًا لِّلشّٰرِبِیۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় চতুষ্পদ জন্তুতে রয়েছে তোমাদের জন্য শিক্ষা। তার পেটের ভেতরের গোবর ও রক্তের মধ্যখান থেকে তোমাদেরকে আমি দুধ পান করাই, যা খাঁটি এবং পানকারীদের জন্য স্বাচ্ছ্যন্দকর।
(আন-নাহাল আয়াত: ৬৬)

91 ৯১
اِنَّمَا یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّوۡقِعَ بَیۡنَکُمُ الۡعَدَاوَۃَ وَ الۡبَغۡضَآءَ فِی الۡخَمۡرِ وَ الۡمَیۡسِرِ وَ یَصُدَّکُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰهِ وَ عَنِ الصَّلٰوۃِ ۚ فَهَلۡ اَنۡتُمۡ مُّنۡتَهُوۡنَ
অনুবাদ: শয়তান শুধু মদ ও জুয়া দ্বারা তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সঞ্চার করতে চায়। আর (চায়) আল্লাহর স্মরণ ও সালাত থেকে তোমাদের বাধা দিতে। অতএব, তোমরা কি বিরত হবে না?
(আল-মায়েদা আয়াত: ৯১)

12 ১২
وَ یَوۡمَ تَقُوۡمُ السَّاعَۃُ یُبۡلِسُ الۡمُجۡرِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যেদিন কিয়ামত সংঘটিত হবে সেদিন অপরাধীরা হতাশ হয়ে পড়বে।
(আর-রুম আয়াত: ১২)

25 ২৫
اِلَّا حَمِیۡمًا وَّ غَسَّاقًا
অনুবাদ: ফুটন্ত পানি ও পুঁজ ছাড়া।
(আন-নাবা আয়াত: ২৫)

198 ১৯৮
وَ اِنۡ تَدۡعُوۡهُمۡ اِلَی الۡهُدٰی لَا یَسۡمَعُوۡا ؕ وَ تَرٰىهُمۡ یَنۡظُرُوۡنَ اِلَیۡکَ وَ هُمۡ لَا یُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: তুমি যদি তাদেরকে হিদায়াতের দিকে আহবান কর, তারা শুনবে না। আর তুমি তাদেরকে দেখবে যে, তারা তোমার দিকে তাকিয়ে আছে, অথচ তারা দেখছে না।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৯৮)

106 ১০৬
وَ مَا یُؤۡمِنُ اَکۡثَرُهُمۡ بِاللّٰهِ اِلَّا وَ هُمۡ مُّشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের অধিকাংশ আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস করে, তবে (ইবাদাতে) শিরক করা অবস্থায়।
(ইউসুফ আয়াত: ১০৬)

11 ১১
الَّذِیۡنَ هُمۡ فِیۡ غَمۡرَۃٍ سَاهُوۡنَ
অনুবাদ: যারা সন্দেহ-সংশয়ে নিপতিত, উদাসীন।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ১১)

171 ১৭১
اَهۡلَ الۡکِتٰبِ لَا تَغۡلُوۡا فِیۡ دِیۡنِکُمۡ وَ لَا تَقُوۡلُوۡا عَلَی اللّٰهِ اِلَّا الۡحَقَّ ؕ اِنَّمَا الۡمَسِیۡحُ عِیۡسَی ابۡنُ مَرۡیَمَ رَسُوۡلُ اللّٰهِ وَ کَلِمَتُهٗ ۚ اَلۡقٰهَاۤ اِلٰی مَرۡیَمَ وَ رُوۡحٌ مِّنۡهُ ۫ فَاٰمِنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ ۚ۟ وَ لَا تَقُوۡلُوۡا ثَلٰثَۃٌ ؕ اِنۡتَهُوۡا خَیۡرًا لَّکُمۡ ؕ اِنَّمَا اللّٰهُ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ ؕ سُبۡحٰنَهٗۤ اَنۡ یَّکُوۡنَ لَهٗ وَلَدٌ ۘ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ وَکِیۡلًا
অনুবাদ: হে কিতাবীগণ, তোমরা তোমাদের দীনের মধ্যে বাড়াবাড়ি করো না এবং আল্লাহর উপর সত্য ছাড়া অন্য কিছু বলো না। মারইয়ামের পুত্র মাসীহ ঈসা কেবলমাত্র আল্লাহর রাসূল ও তাঁর কালিমা, যা তিনি প্রেরণ করেছিলেন মারইয়ামের প্রতি এবং তাঁর পক্ষ থেকে রূহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের প্রতি ঈমান আন এবং বলো না, তিন। তোমরা বিরত হও, তা তোমাদের জন্য উত্তম। আল্লাহই কেবল এক ইলাহ, তিনি পবিত্র মহান এ থেকে যে, তাঁর কোন সন্তান হবে। আসমানসূহে যা রয়েছে এবং যা রয়েছে যমীনে, তা আল্লাহরই। আর কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
(আন-নিসা আয়াত: ১৭১)

36 ৩৬
فَلَمَّا وَضَعَتۡهَا قَالَتۡ رَبِّ اِنِّیۡ وَضَعۡتُهَاۤ اُنۡثٰی ؕ وَ اللّٰهُ اَعۡلَمُ بِمَا وَضَعَتۡ ؕ وَ لَیۡسَ الذَّکَرُ کَالۡاُنۡثٰی ۚ وَ اِنِّیۡ سَمَّیۡتُهَا مَرۡیَمَ وَ اِنِّیۡۤ اُعِیۡذُهَا بِکَ وَ ذُرِّیَّتَهَا مِنَ الشَّیۡطٰنِ الرَّجِیۡمِ
অনুবাদ: অতঃপর সে যখন তা প্রসব করল, বলল, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমি তা প্রসব করেছি কন্যারূপে’। আর আল্লাহই ভাল জানেন সে যা প্রসব করেছে তা সম্পর্কে। ‘আর পুত্র সন্তান কন্যা সন্তানের মত নয় এবং নিশ্চয় আমি তার নাম রেখেছি মারইয়াম। আর নিশ্চয় আমি তাকে ও তার সন্তানদেরকে বিতাড়িত শয়তান থেকে আপনার আশ্রয় দিচ্ছি’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৩৬)

68 ৬৮
ثُمَّ اِنَّ مَرۡجِعَهُمۡ لَا۠ اِلَی الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: তারপর তাদের প্রত্যাবর্তন হবে জাহান্নামের আগুনে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৬৮)

95 ৯৫
وَ حَرٰمٌ عَلٰی قَرۡیَۃٍ اَهۡلَکۡنٰهَاۤ اَنَّهُمۡ لَا یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি যে জনপদকে ধ্বংস করেছি তার সম্পর্কে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে যে, তার অধিবাসীবৃন্দ আর ফিরে আসবে না।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৯৫)

184 ১৮৪
اَوَ لَمۡ یَتَفَکَّرُوۡا ٜ مَا بِصَاحِبِهِمۡ مِّنۡ جِنَّۃٍ ؕ اِنۡ هُوَ اِلَّا نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: তারা কি চিন্তা করেনি যে, তাদের সঙ্গীর মধ্যে কোন মস্তিষ্ক বিকৃতি নেই; সে তো স্পষ্ট সতর্ককারী।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৮৪)

2 ২
الَّذِیۡ خَلَقَ الۡمَوۡتَ وَ الۡحَیٰوۃَ لِیَبۡلُوَکُمۡ اَیُّکُمۡ اَحۡسَنُ عَمَلًا ؕ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡغَفُوۡرُ
অনুবাদ: যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন যাতে তিনি তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে পারেন যে, কে তোমাদের মধ্যে আমলের দিক থেকে উত্তম। আর তিনি মহাপরাক্রমশালী, অতিশয় ক্ষমাশীল।
(আল-মুলক আয়াত: ২)

19 ১৯
وَ مَا کَانَ النَّاسُ اِلَّاۤ اُمَّۃً وَّاحِدَۃً فَاخۡتَلَفُوۡا ؕ وَ لَوۡ لَا کَلِمَۃٌ سَبَقَتۡ مِنۡ رَّبِّکَ لَقُضِیَ بَیۡنَهُمۡ فِیۡمَا فِیۡهِ یَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: আর মানুষ তো এক উম্মতই ছিল। পরে তারা বিভক্ত হয়ে পড়ল। আর তোমার রবের পক্ষ থেকে বাণী বিগত না হলে তাদের মধ্যে মীমাংসা হয়ে যেত, যা নিয়ে তারা মতবিরোধ করে।
(ইউনুস আয়াত: ১৯)

21 ২১
وَ قَالَ الَّذِی اشۡتَرٰىهُ مِنۡ مِّصۡرَ لِامۡرَاَتِهٖۤ اَکۡرِمِیۡ مَثۡوٰىهُ عَسٰۤی اَنۡ یَّنۡفَعَنَاۤ اَوۡ نَتَّخِذَهٗ وَلَدًا ؕ وَ کَذٰلِکَ مَکَّنَّا لِیُوۡسُفَ فِی الۡاَرۡضِ ۫ وَ لِنُعَلِّمَهٗ مِنۡ تَاۡوِیۡلِ الۡاَحَادِیۡثِ ؕ وَ اللّٰهُ غَالِبٌ عَلٰۤی اَمۡرِهٖ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর মিসরের যে ব্যক্তি তাকে ক্রয় করেছিল, সে তার স্ত্রীকে বলল, ‘এর থাকার সুন্দর সম্মানজনক ব্যবস্থা কর। আশা করা যায়, সে আমাদের উপকার করবে অথবা আমরা তাকে পুত্ররূপে গ্রহণ করব’ এবং এভাবেই আমি যমীনে ইউসুফকে প্রতিষ্ঠিত করলাম এবং যেন আমি তাকে স্বপ্নের ব্যাখ্যা শিক্ষা দেই। আল্লাহ নিজ কর্ম সম্পাদনে প্রবল; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা জানে না।
(ইউসুফ আয়াত: ২১)

33 ৩৩
فَاِذَا جَآءَتِ الصَّآخَّۃُ
অনুবাদ: অতঃপর যখন বিকট আওয়াজ* আসবে,
(আবাসা আয়াত: ৩৩)

42 ৪২
وَ لَا تَلۡبِسُوا الۡحَقَّ بِالۡبَاطِلِ وَ تَکۡتُمُوا الۡحَقَّ وَ اَنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা হককে বাতিলের সাথে মিশ্রিত করো না এবং জেনে-বুঝে হককে গোপন করো না।
(আল-বাকারা আয়াত: ৪২)

179 ১৭৯
مَا کَانَ اللّٰهُ لِیَذَرَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ عَلٰی مَاۤ اَنۡتُمۡ عَلَیۡهِ حَتّٰی یَمِیۡزَ الۡخَبِیۡثَ مِنَ الطَّیِّبِ ؕ وَ مَا کَانَ اللّٰهُ لِیُطۡلِعَکُمۡ عَلَی الۡغَیۡبِ وَ لٰکِنَّ اللّٰهَ یَجۡتَبِیۡ مِنۡ رُّسُلِهٖ مَنۡ یَّشَآءُ ۪ فَاٰمِنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ ۚ وَ اِنۡ تُؤۡمِنُوۡا وَ تَتَّقُوۡا فَلَکُمۡ اَجۡرٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আল্লাহ এমন নন যে, তিনি মুমিনদেরকে (এমন অবস্থায়) ছেড়ে দেবেন যার উপর তোমরা আছ। যতক্ষণ না তিনি পৃথক করবেন অপবিত্রকে পবিত্র থেকে। আর আল্লাহ এমন নন যে, তিনি তোমাদেরকে গায়েব সম্পর্কে জানাবেন। তবে আল্লাহ তাঁর রাসূলদের মধ্য থেকে যাকে চান বেছে নেন। সুতরাং তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আন। আর যদি তোমরা ঈমান আন এবং তাকওয়া অবলম্বন কর তবে তোমাদের জন্য রয়েছে মহাপ্রতিদান।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৭৯)

3 ৩
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا الۡقَارِعَۃُ
অনুবাদ: তোমাকে কিসে জানাবে মহা ভীতিপ্রদ শব্দ কী?
(আল-কারিআ আয়াত: ৩)

63 ৬৩
قَالَ الَّذِیۡنَ حَقَّ عَلَیۡهِمُ الۡقَوۡلُ رَبَّنَا هٰۤؤُلَآءِ الَّذِیۡنَ اَغۡوَیۡنَا ۚ اَغۡوَیۡنٰهُمۡ کَمَا غَوَیۡنَا ۚ تَبَرَّاۡنَاۤ اِلَیۡکَ ۫ مَا کَانُوۡۤا اِیَّانَا یَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: যাদের জন্য (শাস্তির) বাণী অবধারিত হবে তারা বলবে, ‘হে আমাদের রব, ওরা তো তারা যাদেরকে আমরা বিভ্রান্ত করেছিলাম। তাদেরকে আমরা বিভ্রান্ত করেছিলাম যেমন আমরা বিভ্রান্ত হয়েছিলাম। আমরা আপনার কাছে দায় মুক্তি চাচ্ছি। তারা তো আমাদের ইবাদাত করত না’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৬৩)

11 ১১
وَ قَالَتۡ لِاُخۡتِهٖ قُصِّیۡهِ ۫ فَبَصُرَتۡ بِهٖ عَنۡ جُنُبٍ وَّ هُمۡ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর সে মূসার বোনকে বলল, ‘এর পিছনে পিছনে যাও’। সে দূর থেকে তাকে দেখছিল, কিন্তু তারা টের পায়নি।
(আল-কাসাস আয়াত: ১১)

51 ৫১
وَ لَقَدۡ اَهۡلَکۡنَاۤ اَشۡیَاعَکُمۡ فَهَلۡ مِنۡ مُّدَّکِرٍ
অনুবাদ: আর আমি তো তোমাদের মত অনেককে ধ্বংস করে দিয়েছি, অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?
(আল-কামার আয়াত: ৫১)

52 ৫২
فَلَمَّاۤ اَحَسَّ عِیۡسٰی مِنۡهُمُ الۡکُفۡرَ قَالَ مَنۡ اَنۡصَارِیۡۤ اِلَی اللّٰهِ ؕ قَالَ الۡحَوَارِیُّوۡنَ نَحۡنُ اَنۡصَارُ اللّٰهِ ۚ اٰمَنَّا بِاللّٰهِ ۚ وَ اشۡهَدۡ بِاَنَّا مُسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন ঈসা তাদের পক্ষ হতে কুফরী উপলব্ধি করল, তখন বলল, ‘কে আল্লাহর জন্য আমার সাহায্যকারী হবে’? হাওয়ারীগণ বলল, ‘আমরা আল্লাহর সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছি। আর তুমি সাক্ষী থাক যে, নিশ্চয় আমরা মুসলিম’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৫২)

39 ৩৯
وَ کُلًّا ضَرَبۡنَا لَهُ الۡاَمۡثَالَ ۫ وَ کُلًّا تَبَّرۡنَا تَتۡبِیۡرًا
অনুবাদ: আর আমি তাদের প্রত্যেকের জন্য দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করেছি এবং তাদের প্রত্যেককেই আমি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দিয়েছি।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৩৯)

22 ২২
قُلۡ اِنِّیۡ لَنۡ یُّجِیۡرَنِیۡ مِنَ اللّٰهِ اَحَدٌ ۬ۙ وَّ لَنۡ اَجِدَ مِنۡ دُوۡنِهٖ مُلۡتَحَدًا
অনুবাদ: বল, ‘নিশ্চয় আল্লাহর কাছ থেকে কেউ আমাকে রক্ষা করতে পারবে না এবং তিনি ছাড়া কখনো আমি কোন আশ্রয়ও পাব না।
(আল-জ্বিন আয়াত: ২২)

16 ১৬
وَّ جَعَلَ الۡقَمَرَ فِیۡهِنَّ نُوۡرًا وَّ جَعَلَ الشَّمۡسَ سِرَاجًا
অনুবাদ: আর এগুলোর মধ্যে চাঁদকে সৃষ্টি করেছেন আলো আর সূর্যকে সৃষ্টি করেছেন প্রদীপরূপে’।
(নূহ আয়াত: ১৬)

7 ৭
الَّتِیۡ تَطَّلِعُ عَلَی الۡاَفۡـِٕدَۃِ
অনুবাদ: যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে।
(আল-হুমাযা আয়াত: ৭)

26 ২৬
قَالَ رَبِّ انۡصُرۡنِیۡ بِمَا کَذَّبُوۡنِ
অনুবাদ: নূহ বলল, ‘হে আমার রব, আমাকে সাহায্য করুন। কেননা তারা আমাকে মিথ্যাবাদী বলেছে’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ২৬)

30 ৩০
وَ قَالَ نِسۡوَۃٌ فِی الۡمَدِیۡنَۃِ امۡرَاَتُ الۡعَزِیۡزِ تُرَاوِدُ فَتٰىهَا عَنۡ نَّفۡسِهٖ ۚ قَدۡ شَغَفَهَا حُبًّا ؕ اِنَّا لَنَرٰىهَا فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর নগরীতে মহিলারা বলাবলি করল, ‘আযীয পত্নী স্বীয় যুবককে কুপ্ররোচনা দিচ্ছে। (যুবকের প্রতি) গভীর প্রেম তাকে আসক্ত করে ফেলেছে, নিশ্চয় আমরা তাকে প্রকাশ্য ভ্রান্তিতে দেখতে পাচ্ছি’।
(ইউসুফ আয়াত: ৩০)

14 ১৪
وَ هُوَ الۡغَفُوۡرُ الۡوَدُوۡدُ
অনুবাদ: আর তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, প্রেমময়।
(আল-বুরুজ আয়াত: ১৪)

56 ৫৬
فَجَعَلۡنٰهُمۡ سَلَفًا وَّ مَثَلًا لِّلۡاٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: ফলে আমি তাদেরকে পরবর্তীদের জন্য অতীত ইতিহাস ও দৃষ্টান্ত বানালাম।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৫৬)

69 ৬৯
اَمۡ اَمِنۡتُمۡ اَنۡ یُّعِیۡدَکُمۡ فِیۡهِ تَارَۃً اُخۡرٰی فَیُرۡسِلَ عَلَیۡکُمۡ قَاصِفًا مِّنَ الرِّیۡحِ فَیُغۡرِقَکُمۡ بِمَا کَفَرۡتُمۡ ۙ ثُمَّ لَا تَجِدُوۡا لَکُمۡ عَلَیۡنَا بِهٖ تَبِیۡعًا
অনুবাদ: অথবা তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গিয়েছ যে, তিনি তোমাদেরকে আরেকবার সমুদ্রে ফিরিয়ে নেবেন না, অতঃপর তোমাদের উপর প্রচন্ড বাতাস পাঠাবেন না এবং তোমাদেরকে ডুবিয়ে দেবেন না, তোমরা কুফরী করার কারণে? তারপর তোমরা আমার বিরুদ্ধে এ বিষয়ে কোন সাহায্যকারী পাবে না।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৬৯)

8 ৮
وَ اِنَّهٗ لِحُبِّ الۡخَیۡرِ لَشَدِیۡدٌ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় ধন-সম্পদের লোভে সে প্রবল।
(আল-আদিয়াত আয়াত: ৮)

132 ১৩২
وَ اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ الرَّسُوۡلَ لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহ ও রাসূলের, যাতে তোমাদেরকে দয়া করা হয়।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৩২)

86 ৮৬
بَقِیَّتُ اللّٰهِ خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ ۬ۚ وَ مَاۤ اَنَا عَلَیۡکُمۡ بِحَفِیۡظٍ
অনুবাদ: ‘আল্লাহর দেয়া উদ্বৃত্ত লাভ তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা মুমিন হও। আর আমি তো তোমাদের হিফাযতকারী নই’।
(হূদ আয়াত: ৮৬)

113 ১১৩
وَ کَذٰلِکَ اَنۡزَلۡنٰهُ قُرۡاٰنًا عَرَبِیًّا وَّ صَرَّفۡنَا فِیۡهِ مِنَ الۡوَعِیۡدِ لَعَلَّهُمۡ یَتَّقُوۡنَ اَوۡ یُحۡدِثُ لَهُمۡ ذِکۡرًا
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি আরবী ভাষায় কুরআন নাযিল করেছি এবং তাতে বিভিন্ন সতর্কবাণী বর্ণনা করেছি, যাতে তারা মুত্তাকী হতে পারে অথবা তা হয় তাদের জন্য উপদেশ।
(ত্ব-হা আয়াত: ১১৩)

26 ২৬
قَالَ هِیَ رَاوَدَتۡنِیۡ عَنۡ نَّفۡسِیۡ وَ شَهِدَ شَاهِدٌ مِّنۡ اَهۡلِهَا ۚ اِنۡ کَانَ قَمِیۡصُهٗ قُدَّ مِنۡ قُبُلٍ فَصَدَقَتۡ وَ هُوَ مِنَ الۡکٰذِبِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘সে-ই আমাকে কুপ্ররোচনা দিয়েছে’। আর মহিলার পরিবার থেকে এক সাক্ষ্যদাতা সাক্ষ্য প্রদান করল, ‘যদি তার জামা সামনের দিক থেকে ছেঁড়া হয় তাহলে সে (মহিলা) সত্য বলেছে এবং সে (পুরুষ) মিথ্যাবাদীদের অন্তর্ভুক্ত’।
(ইউসুফ আয়াত: ২৬)

44 ৪৪
تُسَبِّحُ لَهُ السَّمٰوٰتُ السَّبۡعُ وَ الۡاَرۡضُ وَ مَنۡ فِیۡهِنَّ ؕ وَ اِنۡ مِّنۡ شَیۡءٍ اِلَّا یُسَبِّحُ بِحَمۡدِهٖ وَ لٰکِنۡ لَّا تَفۡقَهُوۡنَ تَسۡبِیۡحَهُمۡ ؕ اِنَّهٗ کَانَ حَلِیۡمًا غَفُوۡرًا
অনুবাদ: সাত আসমান ও যমীন এবং এগুলোর মধ্যে যা কিছু আছে সব কিছু তাঁর তাসবীহ পাঠ করে এবং এমন কিছু নেই যা তাঁর প্রসংশায় তাসবীহ পাঠ করে না; কিন্তু তাদের তাসবীহ তোমরা বুঝ না। নিশ্চয় তিনি সহনশীল, ক্ষমাপরায়ণ।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৪৪)

11 ১১
مَنۡ ذَا الَّذِیۡ یُقۡرِضُ اللّٰهَ قَرۡضًا حَسَنًا فَیُضٰعِفَهٗ لَهٗ وَ لَهٗۤ اَجۡرٌ کَرِیۡمٌ
অনুবাদ: এমন কে আছে যে, আল্লাহকে উত্তম করয দিবে ? তাহলে তিনি তার জন্য তা বহুগুণে বৃদ্ধি করে দিবেন এবং তার জন্য রয়েছে সম্মানজনক প্রতিদান।
(আল-হাদীদ আয়াত: ১১)

1 ১
اَلۡحَمۡدُ لِلّٰهِ فَاطِرِ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ جَاعِلِ الۡمَلٰٓئِکَۃِ رُسُلًا اُولِیۡۤ اَجۡنِحَۃٍ مَّثۡنٰی وَ ثُلٰثَ وَ رُبٰعَ ؕ یَزِیۡدُ فِی الۡخَلۡقِ مَا یَشَآءُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা, ফেরেশতাদেরকে বাণীবাহকরূপে নিযুক্তকারী, যারা দুই দুই, তিন তিন ও চার চার পাখাবিশিষ্ট। তিনি সৃষ্টির মধ্যে যা ইচ্ছা বৃদ্ধি করেন। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
(ফাতির আয়াত: ১)

64 ৬৪
وَ مَا هٰذِهِ الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا لَهۡوٌ وَّ لَعِبٌ ؕ وَ اِنَّ الدَّارَ الۡاٰخِرَۃَ لَهِیَ الۡحَیَوَانُ ۘ لَوۡ کَانُوۡا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর এ দুনিয়ার জীবন খেল-তামাশা ছাড়া আর কিছুই নয় এবং নিশ্চয় আখিরাতের নিবাসই হলো প্রকৃত জীবন, যদি তারা জানত।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৬৪)

24 ২৪
وَ وُجُوۡهٌ یَّوۡمَئِذٍۭ بَاسِرَۃٌ
অনুবাদ: আর সেদিন অনেক মুখমন্ডল হবে বিবর্ণ-বিষন্ন।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ২৪)

62 ৬২
اَمَّنۡ یُّجِیۡبُ الۡمُضۡطَرَّ اِذَا دَعَاهُ وَ یَکۡشِفُ السُّوۡٓءَ وَ یَجۡعَلُکُمۡ خُلَفَآءَ الۡاَرۡضِ ؕ ءَ اِلٰهٌ مَّعَ اللّٰهِ ؕ قَلِیۡلًا مَّا تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: বরং তিনি, যিনি নিরুপায়ের আহবানে সাড়া দেন এবং বিপদ দূরীভূত করেন এবং তোমাদেরকে যমীনের প্রতিনিধি বানান। আল্লাহর সাথে কি অন্য কোন ইলাহ আছে ? তোমরা কমই উপদেশ গ্রহণ করে থাক।
(আন-নামাল আয়াত: ৬২)

2 ২
وَ رَاَیۡتَ النَّاسَ یَدۡخُلُوۡنَ فِیۡ دِیۡنِ اللّٰهِ اَفۡوَاجًا
অনুবাদ: আর তুমি লোকদেরকে দলে দলে আল্লাহর দীনে দাখিল হতে দেখবে,
(আন-নাসর আয়াত: ২)

77 ৭৭
وَ نَصَرۡنٰهُ مِنَ الۡقَوۡمِ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا ؕ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا قَوۡمَ سَوۡءٍ فَاَغۡرَقۡنٰهُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাকে সেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সাহায্য করেছিলাম, যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছিল। তারা ছিল এক মন্দ কওম। তাই আমি তাদের সকলকেই পানিতে ডুবিয়ে মেরেছিলাম।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৭৭)

51 ৫১
قَالَ قَآئِلٌ مِّنۡهُمۡ اِنِّیۡ کَانَ لِیۡ قَرِیۡنٌ
অনুবাদ: তাদের একজন বলবে, (‘পৃথিবীতে) আমার এক সঙ্গী ছিল’,
(আস-সাফফাত আয়াত: ৫১)

3 ৩
فِیۡۤ اَدۡنَی الۡاَرۡضِ وَ هُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ غَلَبِهِمۡ سَیَغۡلِبُوۡنَ ۙ
অনুবাদ: নিকটবর্তী অঞ্চলে*, আর তারা তাদের এ পরাজয়ের পর অচিরেই বিজয়ী হবে,
(আর-রুম আয়াত: ৩)

76 ৭৬
بَلٰی مَنۡ اَوۡفٰی بِعَهۡدِهٖ وَ اتَّقٰی فَاِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: হ্যাঁ, অবশ্যই যে নিজ প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করে এবং তাকওয়া অবলম্বন করে, তবে নিশ্চয় আল্লাহ মুত্তাকীদেরকে ভালবাসেন।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৭৬)

13 ১৩
مُّتَّکِـِٕیۡنَ فِیۡهَا عَلَی الۡاَرَآئِکِ ۚ لَا یَرَوۡنَ فِیۡهَا شَمۡسًا وَّ لَا زَمۡهَرِیۡرًا
অনুবাদ: তারা সেখানে সুউচ্চ আসনে হেলান দিয়ে আসীন থাকবে। তারা সেখানে না দেখবে অতিশয় গরম, আর না অত্যধিক শীত।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ১৩)

18 ১৮
وَ بِالۡاَسۡحَارِ هُمۡ یَسۡتَغۡفِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর রাতের শেষ প্রহরে এরা ক্ষমা চাওয়ায় রত থাকত।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ১৮)

46 ৪৬
کَاَنَّهُمۡ یَوۡمَ یَرَوۡنَهَا لَمۡ یَلۡبَثُوۡۤا اِلَّا عَشِیَّۃً اَوۡ ضُحٰهَا
অনুবাদ: যেদিন তারা তা দেখবে, সেদিন তাদের মনে হবে, যেন তারা (দুনিয়ায়) এক সন্ধ্যা বা এক সকালের বেশী অবস্থান করেনি।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৪৬)

1 ১
اَلَمۡ تَرَ کَیۡفَ فَعَلَ رَبُّکَ بِاَصۡحٰبِ الۡفِیۡلِ
অনুবাদ: তুমি কি দেখনি তোমার রব হাতীওয়ালাদের সাথে কী করেছিলেন?
(আল-ফীল আয়াত: ১)

102 ১০২
وَ کَذٰلِکَ اَخۡذُ رَبِّکَ اِذَاۤ اَخَذَ الۡقُرٰی وَ هِیَ ظَالِمَۃٌ ؕ اِنَّ اَخۡذَهٗۤ اَلِیۡمٌ شَدِیۡدٌ
অনুবাদ: আর এরূপই হয় তোমার রবের পাকড়াও যখন তিনি পাকড়াও করেন অত্যাচারী জনপদসমূহকে। নিঃসন্দেহে তাঁর পাকড়াও বড়ই যন্ত্রণাদায়ক, কঠোর।
(হূদ আয়াত: ১০২)

6 ৬
ذُوۡ مِرَّۃٍ ؕ فَاسۡتَوٰی
অনুবাদ: প্রজ্ঞার অধিকারী*। অতঃপর সে স্থির হয়েছিল,
(আন-নাজম আয়াত: ৬)

37 ৩৭
لِیَمِیۡزَ اللّٰهُ الۡخَبِیۡثَ مِنَ الطَّیِّبِ وَ یَجۡعَلَ الۡخَبِیۡثَ بَعۡضَهٗ عَلٰی بَعۡضٍ فَیَرۡکُمَهٗ جَمِیۡعًا فَیَجۡعَلَهٗ فِیۡ جَهَنَّمَ ؕ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: যাতে আল্লাহ পৃথক করেন মন্দকে ভাল হতে আর মন্দের কতককে কতকের উপর রাখবেন এবং সেগুলোকে একসাথে স্তূপ করবেন। এরপর তা জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন। তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত।
(আল-আনফাল আয়াত: ৩৭)

2 ২
لَهٗ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ۚ یُحۡیٖ وَ یُمِیۡتُ ۚ وَ هُوَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনের রাজত্ব তাঁরই। তিনিই জীবন দেন এবং তিনিই মৃত্যু দেন। আর তিনি সকল কিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
(আল-হাদীদ আয়াত: ২)

3 ৩
اَیَحۡسَبُ الۡاِنۡسَانُ اَلَّنۡ نَّجۡمَعَ عِظَامَهٗ
অনুবাদ: মানুষ কি মনে করে যে, আমি কখনই তার অস্থিসমূহ একত্র করব না?
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৩)

59 ৫৯
فَخَلَفَ مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ خَلۡفٌ اَضَاعُوا الصَّلٰوۃَ وَ اتَّبَعُوا الشَّهَوٰتِ فَسَوۡفَ یَلۡقَوۡنَ غَیًّا
অনুবাদ: তাদের পরে আসল এমন এক অসৎ বংশধর যারা সালাত বিনষ্ট করল এবং কুপ্রবৃত্তির অনুসরণ করল। সুতরাং শীঘ্রই তারা জাহান্নামের শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে।
(মারইয়াম আয়াত: ৫৯)

76 ৭৬
وَ اِذَا لَقُوا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا قَالُوۡۤا اٰمَنَّا ۚۖ وَ اِذَا خَلَا بَعۡضُهُمۡ اِلٰی بَعۡضٍ قَالُوۡۤا اَتُحَدِّثُوۡنَهُمۡ بِمَا فَتَحَ اللّٰهُ عَلَیۡکُمۡ لِیُحَآجُّوۡکُمۡ بِهٖ عِنۡدَ رَبِّکُمۡ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তারা মুমিনদের সাথে সাক্ষাৎ করে তখন বলে, ‘আমরা ঈমান এনেছি’। আর যখন একে অপরের সাথে একান্তে মিলিত হয় তখন বলে, ‘তোমরা কি তাদের সাথে সে কথা আলোচনা কর, যা আল্লাহ তোমাদের উপর উম্মুক্ত করেছেন, যাতে তারা এর মাধ্যমে তোমাদের রবের নিকট তোমাদের বিরুদ্ধে দলীল পেশ করবে? তবে কি তোমরা বুঝ না’?
(আল-বাকারা আয়াত: ৭৬)

158 ১৫৮
وَ لَئِنۡ مُّتُّمۡ اَوۡ قُتِلۡتُمۡ لَاِالَی اللّٰهِ تُحۡشَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তোমরা মারা যাও অথবা তোমাদেরকে হত্যা করা হয়, তবে তোমাদেরকে আল্লাহর নিকটই সমবেত করা হবে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৫৮)

43 ৪৩
اَمۡ لَهُمۡ اٰلِهَۃٌ تَمۡنَعُهُمۡ مِّنۡ دُوۡنِنَا ؕ لَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ نَصۡرَ اَنۡفُسِهِمۡ وَ لَا هُمۡ مِّنَّا یُصۡحَبُوۡنَ
অনুবাদ: আমি ছাড়া তাদের কি এমন কোন দেব-দেবী আছে যারা তাদেরকে রক্ষা করতে পারে? তারা তো নিজদেরকেই সাহায্য করতে সক্ষম নয় এবং আমার বিরুদ্ধে তারা কোন সঙ্গীও পাবে না।*
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৪৩)

18 ১৮
وَ لَهُ الۡحَمۡدُ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ عَشِیًّا وَّ حِیۡنَ تُظۡهِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর অপরাহ্নে ও যুহরের সময়ে; আর আসমান ও যমীনে সকল প্রশংসা একমাত্র তাঁরই।
(আর-রুম আয়াত: ১৮)

15 ১৫
مَنۡ کَانَ یُرِیۡدُ الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا وَ زِیۡنَتَهَا نُوَفِّ اِلَیۡهِمۡ اَعۡمَالَهُمۡ فِیۡهَا وَ هُمۡ فِیۡهَا لَا یُبۡخَسُوۡنَ
অনুবাদ: যে ব্যক্তি দুনিয়ার জীবন ও তার জৌলুস কামনা করে, আমি সেখানে তাদেরকে তাদের আমলের ফল পুরোপুরি দিয়ে দেই এবং সেখানে তাদেরকে কম দেয়া হবে না।
(হূদ আয়াত: ১৫)

25 ২৫
تُؤۡتِیۡۤ اُکُلَهَا کُلَّ حِیۡنٍۭ بِاِذۡنِ رَبِّهَا ؕ وَ یَضۡرِبُ اللّٰهُ الۡاَمۡثَالَ لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمۡ یَتَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: সেটি তার রবের অনুমতিতে সব সময় ফল দান করে; আর আল্লাহ মানুষের জন্য নানা দৃষ্টান্ত প্রদান করেন, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে।
(ইবরাহীম আয়াত: ২৫)

19 ১৯
مِنۡ نُّطۡفَۃٍ ؕ خَلَقَهٗ فَقَدَّرَهٗ
অনুবাদ: শুক্র বিন্দু থেকে তিনি তাকে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তাকে সুগঠিত করেছেন।
(আবাসা আয়াত: ১৯)

2 ২
قُمۡ فَاَنۡذِرۡ
অনুবাদ: উঠ, অতঃপর সতর্ক কর।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ২)

21 ২১
قُلۡ اِنِّیۡ لَاۤ اَمۡلِکُ لَکُمۡ ضَرًّا وَّ لَا رَشَدًا
অনুবাদ: বল, ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের জন্য না কোন অকল্যাণ করার ক্ষমতা রাখি এবং না কোন কল্যাণ করার’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ২১)

4 ৪
کَلَّا لَیُنۡۢبَذَنَّ فِی الۡحُطَمَۃِ ۫
অনুবাদ: কখনো নয়, অবশ্যই সে নিক্ষিপ্ত হবে হুতামা’য়।
(আল-হুমাযা আয়াত: ৪)

225 ২২৫
لَا یُؤَاخِذُکُمُ اللّٰهُ بِاللَّغۡوِ فِیۡۤ اَیۡمَانِکُمۡ وَ لٰکِنۡ یُّؤَاخِذُکُمۡ بِمَا کَسَبَتۡ قُلُوۡبُکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ حَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আল্লাহ তোমাদেরকে তোমাদের অর্থহীন শপথের জন্য পাকড়াও করবেন না। কিন্তু পাকড়াও করবেন যা তোমাদের অন্তরসমূহ অর্জন করেছে। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, সহনশীল।
(আল-বাকারা আয়াত: ২২৫)

7 ৭
صِرَاطَ الَّذِیۡنَ اَنۡعَمۡتَ عَلَیۡهِمۡ ۬ۙ غَیۡرِ الۡمَغۡضُوۡبِ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا الضَّآلِّیۡنَ
অনুবাদ: তাদের পথ, যাদের উপর আপনি অনুগ্রহ করেছেন। যাদেরকে নিয়ামত দিয়েছেন।যাদের উপর (আপনার) ক্রোধ আপতিত হয়নি এবং যারা পথভ্রষ্টও নয়।
(আল-ফাতিহা আয়াত: ৭)

99 ৯৯
وَ مِنَ الۡاَعۡرَابِ مَنۡ یُّؤۡمِنُ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ یَتَّخِذُ مَا یُنۡفِقُ قُرُبٰتٍ عِنۡدَ اللّٰهِ وَ صَلَوٰتِ الرَّسُوۡلِ ؕ اَلَاۤ اِنَّهَا قُرۡبَۃٌ لَّهُمۡ ؕ سَیُدۡخِلُهُمُ اللّٰهُ فِیۡ رَحۡمَتِهٖ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর বেদুঈনদের কেউ কেউ আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখে এবং যা ব্যয় করে তাকে আল্লাহর নিকট নৈকট্য ও রাসূলের দো‘আর উপায় হিসেবে গণ্য করে। জেনে রাখ, নিশ্চয় তা তাদের জন্য নৈকট্যের মাধ্যম। অচিরেই আল্লাহ তাদেরকে তাঁর রহমতে প্রবেশ করাবেন। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আত-তাওবা আয়াত: ৯৯)

6 ৬
وَ اِنَّکَ لَتُلَقَّی الۡقُرۡاٰنَ مِنۡ لَّدُنۡ حَکِیۡمٍ عَلِیۡمٍ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তুমি প্রজ্ঞাময় মহাজ্ঞানীর পক্ষ থেকে আল-কুরআনপ্রাপ্ত।
(আন-নামাল আয়াত: ৬)

5 ৫
عَلِمَتۡ نَفۡسٌ مَّا قَدَّمَتۡ وَ اَخَّرَتۡ
অনুবাদ: তখন প্রত্যেকে জানতে পারবে, সে যা আগে পাঠিয়েছে এবং যা পিছনে রেখে গেছে।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ৫)

228 ২২৮
وَ الۡمُطَلَّقٰتُ یَتَرَبَّصۡنَ بِاَنۡفُسِهِنَّ ثَلٰثَۃَ قُرُوۡٓءٍ ؕ وَ لَا یَحِلُّ لَهُنَّ اَنۡ یَّکۡتُمۡنَ مَا خَلَقَ اللّٰهُ فِیۡۤ اَرۡحَامِهِنَّ اِنۡ کُنَّ یُؤۡمِنَّ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ ؕ وَ بُعُوۡلَتُهُنَّ اَحَقُّ بِرَدِّهِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ اِنۡ اَرَادُوۡۤا اِصۡلَاحًا ؕ وَ لَهُنَّ مِثۡلُ الَّذِیۡ عَلَیۡهِنَّ بِالۡمَعۡرُوۡفِ ۪ وَ لِلرِّجَالِ عَلَیۡهِنَّ دَرَجَۃٌ ؕ وَ اللّٰهُ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তালাকপ্রাপ্তা নারীরা তিন কুরূ* পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকবে এবং তাদের জন্য হালাল হবে না যে, আল্লাহ তাদের গর্ভে যা সৃষ্টি করেছেন, তা তারা গোপন করবে, যদি তারা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি বিশ্বাস রাখে। আর এর মধ্যে তাদের স্বামীরা তাদেরকে ফিরিয়ে নেয়ার ব্যাপারে অধিক হকদার, যদি তারা সংশোধন চায়। আর নারীদের রয়েছে বিধি মোতাবেক অধিকার। যেমন আছে তাদের উপর (পুরুষদের) অধিকার। আর পুরুষদের রয়েছে তাদের উপর মর্যাদা এবং আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-বাকারা আয়াত: ২২৮)

69 ৬৯
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৬৯)

50 ৫০
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ اِنَّاۤ اَحۡلَلۡنَا لَکَ اَزۡوَاجَکَ الّٰتِیۡۤ اٰتَیۡتَ اُجُوۡرَهُنَّ وَ مَا مَلَکَتۡ یَمِیۡنُکَ مِمَّاۤ اَفَآءَ اللّٰهُ عَلَیۡکَ وَ بَنٰتِ عَمِّکَ وَ بَنٰتِ عَمّٰتِکَ وَ بَنٰتِ خَالِکَ وَ بَنٰتِ خٰلٰتِکَ الّٰتِیۡ هَاجَرۡنَ مَعَکَ ۫ وَ امۡرَاَۃً مُّؤۡمِنَۃً اِنۡ وَّهَبَتۡ نَفۡسَهَا لِلنَّبِیِّ اِنۡ اَرَادَ النَّبِیُّ اَنۡ یَّسۡتَنۡکِحَهَا ٭ خَالِصَۃً لَّکَ مِنۡ دُوۡنِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ؕ قَدۡ عَلِمۡنَا مَا فَرَضۡنَا عَلَیۡهِمۡ فِیۡۤ اَزۡوَاجِهِمۡ وَ مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُهُمۡ لِکَیۡلَا یَکُوۡنَ عَلَیۡکَ حَرَجٌ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: হে নবী, আমি তোমার জন্য তোমার স্ত্রীদেরকে হালাল করেছি যাদেরকে তুমি মোহরানা দিয়েছ, আর আল্লাহ তোমাকে ফায়* হিসেবে যা দিয়েছেন তন্মধ্যে যারা তোমার মালিকানাধীন তাদেরকেও তোমার জন্য হালাল করেছি এবং (বিয়ের জন্য বৈধ করেছি) তোমার চাচার কন্যা, ফুফুর কন্যা, মামার কন্যা, খালার কন্যাকে, যারা তোমার সাথে হিজরত করেছে, আর কোন মুমিন নারী যদি নবীর জন্য নিজকে হেবা করে, নবী তাকে বিয়ে করতে চাইলে সেও তার জন্য বৈধ। এটা বিশেষভাবে তোমার জন্য, অন্য মুমিনদের জন্য নয়; আমি তাদের ওপর তাদের স্ত্রীদের ও তাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে তাদের ব্যাপারে যা ধার্য করেছি তা আমি নিশ্চয় জানি; যাতে তোমার কোন অসুবিধা না হয়। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-আহযাব আয়াত: ৫০)

52 ৫২
اَوَ لَمۡ یَعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ یَبۡسُطُ الرِّزۡقَ لِمَنۡ یَّشَآءُ وَ یَقۡدِرُ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি জানে না, আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন রিয্ক প্রশস্ত করে দেন আর সঙ্কুচিত করে দেন? নিশ্চয় এতে মুমিন সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শনাবলী রয়েছে।
(আয-যুমার আয়াত: ৫২)

63 ৬৩
لَا تَجۡعَلُوۡا دُعَآءَ الرَّسُوۡلِ بَیۡنَکُمۡ کَدُعَآءِ بَعۡضِکُمۡ بَعۡضًا ؕ قَدۡ یَعۡلَمُ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ یَتَسَلَّلُوۡنَ مِنۡکُمۡ لِوَاذًا ۚ فَلۡیَحۡذَرِ الَّذِیۡنَ یُخَالِفُوۡنَ عَنۡ اَمۡرِهٖۤ اَنۡ تُصِیۡبَهُمۡ فِتۡنَۃٌ اَوۡ یُصِیۡبَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তোমরা পরস্পরকে যেভাবে ডাকো রাসূলকে সেভাবে ডেকো না; তোমাদের মধ্যে যারা চুপিসারে সরে পড়ে আল্লাহ অবশ্যই তাদেরকে জানেন। অতএব যারা তাঁর নির্দেশের বিরুদ্ধাচরণ করে তারা যেন তাদের ওপর বিপর্যয় নেমে আসা অথবা যন্ত্রণাদায়ক আযাব পৌঁছার ভয় করে।
(আন-নূর আয়াত: ৬৩)

3 ৩
کَبُرَ مَقۡتًا عِنۡدَ اللّٰهِ اَنۡ تَقُوۡلُوۡا مَا لَا تَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা যা কর না, তা বলা আল্লাহর নিকট বড়ই ক্রোধের বিষয়।
(আস-সফ আয়াত: ৩)

149 ১৪৯
اِنۡ تُبۡدُوۡا خَیۡرًا اَوۡ تُخۡفُوۡهُ اَوۡ تَعۡفُوۡا عَنۡ سُوۡٓءٍ فَاِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَفُوًّا قَدِیۡرًا
অনুবাদ: যদি তোমরা ভালো কিছু প্রকাশ কর, কিংবা গোপন কর অথবা মন্দ ক্ষমা করে দাও, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, ক্ষমতাবান।
(আন-নিসা আয়াত: ১৪৯)

5 ৫
وَّ اَنَّا ظَنَنَّاۤ اَنۡ لَّنۡ تَقُوۡلَ الۡاِنۡسُ وَ الۡجِنُّ عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا ۙ
অনুবাদ: ‘অথচ আমরা তো ধারণা করতাম যে, মানুষ ও জিন কখনো আল্লাহ সম্পর্কে মিথ্যা আরোপ করবে না’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ৫)

74 ৭৪
قَالُوۡا فَمَا جَزَآؤُهٗۤ اِنۡ کُنۡتُمۡ کٰذِبِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তাহলে তার শাস্তি কি হবে, যদি তোমরা মিথ্যাবাদী হও’?
(ইউসুফ আয়াত: ৭৪)

40 ৪০
قُلۡ اَرَءَیۡتُمۡ شُرَکَآءَکُمُ الَّذِیۡنَ تَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ؕ اَرُوۡنِیۡ مَاذَا خَلَقُوۡا مِنَ الۡاَرۡضِ اَمۡ لَهُمۡ شِرۡکٌ فِی السَّمٰوٰتِ ۚ اَمۡ اٰتَیۡنٰهُمۡ کِتٰبًا فَهُمۡ عَلٰی بَیِّنَتٍ مِّنۡهُ ۚ بَلۡ اِنۡ یَّعِدُ الظّٰلِمُوۡنَ بَعۡضُهُمۡ بَعۡضًا اِلَّا غُرُوۡرًا
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যাদেরকে ডাক, সেই শরীকদের কথা ভেবে দেখেছ কি? আমাকে দেখাও তারা যমীনের কী সৃষ্টি করেছে? অথবা আসমানসমূহের মধ্যে কি তাদের কোন অংশীদারিত্ব আছে? অথবা আমি কি তাদেরকে কোন কিতাব দিয়েছি, যার কোন সুস্পষ্ট প্রমাণের উপর তারা আছে’? বরং যালিমরা একে অপরকে কেবল প্রতারণামূলক ওয়াদাই দিয়ে থাকে।
(ফাতির আয়াত: ৪০)

63 ৬৩
اَلَمۡ یَعۡلَمُوۡۤا اَنَّهٗ مَنۡ یُّحَادِدِ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ فَاَنَّ لَهٗ نَارَ جَهَنَّمَ خَالِدًا فِیۡهَا ؕ ذٰلِکَ الۡخِزۡیُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: তারা কি জানে না, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরোধিতা করে, তবে তার জন্য অবশ্যই জাহান্নাম, তাতে সে চিরকাল থাকবে। এটা মহালাঞ্ছনা।
(আত-তাওবা আয়াত: ৬৩)

102 ১০২
اَفَحَسِبَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَنۡ یَّتَّخِذُوۡا عِبَادِیۡ مِنۡ دُوۡنِیۡۤ اَوۡلِیَآءَ ؕ اِنَّـاۤ اَعۡتَدۡنَا جَهَنَّمَ لِلۡکٰفِرِیۡنَ نُزُلًا
অনুবাদ: যারা কুফরী করছে, তারা কি মনে করেছে যে, তারা আমার পরিবর্তে আমার বান্দাদেরকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করবে? নিশ্চয় আমি জাহান্নামকে কাফিরদের আপ্যায়নের জন্য প্রস্তুত করছি।
(আল-কাহফ আয়াত: ১০২)

40 ৪০
اِنۡ یَّمۡسَسۡکُمۡ قَرۡحٌ فَقَدۡ مَسَّ الۡقَوۡمَ قَرۡحٌ مِّثۡلُهٗ ؕ وَ تِلۡکَ الۡاَیَّامُ نُدَاوِلُهَا بَیۡنَ النَّاسِ ۚ وَ لِیَعۡلَمَ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ یَتَّخِذَ مِنۡکُمۡ شُهَدَآءَ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یُحِبُّ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: যদি তোমাদেরকে কোন আঘাত স্পর্শ করে থাকে তবে তার অনুরূপ আঘাত উক্ত কওমকেও স্পর্শ করেছে। আর এইসব দিন আমি মানুষের মধ্যে পালাক্রমে আবর্তন করি এবং যাতে আল্লাহ ঈমানদারদেরকে জেনে নেন এবং তোমাদের মধ্য থেকে শহীদদেরকে গ্রহণ করেন। আর আল্লাহ যালিমদেরকে ভালবাসেন না ।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪০)

102 ১০২
ذٰلِکَ مِنۡ اَنۡۢبَآءِ الۡغَیۡبِ نُوۡحِیۡهِ اِلَیۡکَ ۚ وَ مَا کُنۡتَ لَدَیۡهِمۡ اِذۡ اَجۡمَعُوۡۤا اَمۡرَهُمۡ وَ هُمۡ یَمۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: এগুলো গায়েবের সংবাদ, যা আমি তোমার কাছে ওহী করছি। তুমি তো তাদের নিকট ছিলে না যখন তারা তাদের সিদ্ধান্তে একমত হয়েছিল অথচ তারা ষড়যন্ত্র করছিল।
(ইউসুফ আয়াত: ১০২)

60 ৬০
اِنَّ هٰذَا لَهُوَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় এটি মহাসাফল্য!’
(আস-সাফফাত আয়াত: ৬০)

16 ১৬
وَّ زَرَابِیُّ مَبۡثُوۡثَۃٌ
অনুবাদ: আর বিস্তৃত বিছানো কার্পেটরাজি।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ১৬)

1 ১
تَبٰرَکَ الَّذِیۡ نَزَّلَ الۡفُرۡقَانَ عَلٰی عَبۡدِهٖ لِیَکُوۡنَ لِلۡعٰلَمِیۡنَ نَذِیۡرَا
অনুবাদ: তিনি বরকতময় যিনি তাঁর বান্দার উপর ফুরকান নাযিল করেছেন যেন সে জগতবাসীর জন্য সতর্ককারী হতে পারে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ১)

54 ৫৪
کَدَاۡبِ اٰلِ فِرۡعَوۡنَ ۙ وَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ؕ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِ رَبِّهِمۡ فَاَهۡلَکۡنٰهُمۡ بِذُنُوۡبِهِمۡ وَ اَغۡرَقۡنَاۤ اٰلَ فِرۡعَوۡنَ ۚ وَ کُلٌّ کَانُوۡا ظٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: ফিরআউন বংশ ও তাদের পূর্বের লোকদের আচরণের মত তারা তাদের রবের আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে, ফলে আমি তাদেরকে ধ্বংস করেছি তাদের পাপের কারণে এবং ফিরআউন বংশকে ডুবিয়েছি, আর তারা সকলেই ছিল যালিম।
(আল-আনফাল আয়াত: ৫৪)

102 ১০২
فَهَلۡ یَنۡتَظِرُوۡنَ اِلَّا مِثۡلَ اَیَّامِ الَّذِیۡنَ خَلَوۡا مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ؕ قُلۡ فَانۡتَظِرُوۡۤا اِنِّیۡ مَعَکُمۡ مِّنَ الۡمُنۡتَظِرِیۡنَ
অনুবাদ: তবে কি তারা কেবল তাদের পূর্বে বিগত লোকদের অনুরূপ দিনগুলোরই অপেক্ষা করছে? বল, ‘তবে তোমরা অপেক্ষা কর, আমিও তোমাদের সাথে অপেক্ষমান’।
(ইউনুস আয়াত: ১০২)

17 ১৭
وَ الَّیۡلِ اِذَا عَسۡعَسَ
অনুবাদ: আর কসম রাতের, যখন তা বিদায় নেয়।
(আত-তাকভীর আয়াত: ১৭)

58 ৫৮
وَ جَآءَ اِخۡوَۃُ یُوۡسُفَ فَدَخَلُوۡا عَلَیۡهِ فَعَرَفَهُمۡ وَ هُمۡ لَهٗ مُنۡکِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর ইউসুফের ভাইয়েরা আসল এবং তার কাছে প্রবেশ করল। অতঃপর সে তাদেরকে চিনল, অথচ তারা তাকে চিনতে পারল না।
(ইউসুফ আয়াত: ৫৮)

152 ১৫২
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ وَ لَمۡ یُفَرِّقُوۡا بَیۡنَ اَحَدٍ مِّنۡهُمۡ اُولٰٓئِکَ سَوۡفَ یُؤۡتِیۡهِمۡ اُجُوۡرَهُمۡ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: আর যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের প্রতি ঈমান এনেছে এবং তাদের কারো মধ্যে পার্থক্য করেনি, তাদেরকে অচিরেই তিনি তাদের প্রতিদান দিবেন এবং আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নিসা আয়াত: ১৫২)

47 ৪৭
اِلَیۡهِ یُرَدُّ عِلۡمُ السَّاعَۃِ ؕ وَ مَا تَخۡرُجُ مِنۡ ثَمَرٰتٍ مِّنۡ اَکۡمَامِهَا وَ مَا تَحۡمِلُ مِنۡ اُنۡثٰی وَ لَا تَضَعُ اِلَّا بِعِلۡمِهٖ ؕ وَ یَوۡمَ یُنَادِیۡهِمۡ اَیۡنَ شُرَکَآءِیۡ ۙ قَالُوۡۤا اٰذَنّٰکَ ۙ مَا مِنَّا مِنۡ شَهِیۡدٍ
অনুবাদ: কিয়ামতের জ্ঞান তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তিত হয়। তাঁর অজ্ঞাতসারে আবরণ হতে ফলসমূহ বের হয় না, কোন নারী গর্ভধারণ করে না এবং সন্তান প্রসবও করে না এবং সেদিন যখন তিনি তাদেরকে আহবান করে বলবেন, ‘আমার শরীকরা কোথায়?’ তারা বলবে, ‘আমরা আপনাকে জানাচ্ছি যে, এ ব্যাপারে আমাদের থেকে কোন সাক্ষী নেই।’
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৪৭)

16 ১৬
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ نَتَقَبَّلُ عَنۡهُمۡ اَحۡسَنَ مَا عَمِلُوۡا وَ نَتَجَاوَزُ عَنۡ سَیِّاٰتِهِمۡ فِیۡۤ اَصۡحٰبِ الۡجَنَّۃِ ؕ وَعۡدَ الصِّدۡقِ الَّذِیۡ کَانُوۡا یُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: এরাই, যাদের উৎকৃষ্ট আমলগুলো আমি কবূল করি এবং তাদের মন্দ কাজগুলো ক্ষমা করে দেই। তারা জান্নাতবাসীদের অন্তর্ভুক্ত। তাদেরকে যে ওয়াদা দেয়া হয়েছে, তা সত্য ওয়াদা।
(আল-আহকাফ আয়াত: ১৬)

39 ৩৯
اِلَّا تَنۡفِرُوۡا یُعَذِّبۡکُمۡ عَذَابًا اَلِیۡمًا ۬ۙ وَّ یَسۡتَبۡدِلۡ قَوۡمًا غَیۡرَکُمۡ وَ لَا تَضُرُّوۡهُ شَیۡئًا ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: যদি তোমরা (যুদ্ধে) বের না হও, তিনি তোমাদের বেদনাদায়ক আযাব দেবেন এবং তোমাদের পরিবর্তে অন্য এক কওমকে আনয়ন করবেন, আর তোমরা তাঁর কিছুমাত্র ক্ষতি করতে পারবে না। আর আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আত-তাওবা আয়াত: ৩৯)

20 ২০
وَ لَقَدۡ صَدَّقَ عَلَیۡهِمۡ اِبۡلِیۡسُ ظَنَّهٗ فَاتَّبَعُوۡهُ اِلَّا فَرِیۡقًا مِّنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তাদের ব্যাপারে ইবলীস তার ধারণা সত্য প্রমাণ করল, ফলে মুমিনদের একটি দল ছাড়া সবাই তার অনুসরণ করল।
(সাবা আয়াত: ২০)

35 ৩৫
وَ اُمِّهٖ وَ اَبِیۡهِ
অনুবাদ: তার মা ও তার বাবা থেকে,
(আবাসা আয়াত: ৩৫)

6 ৬
وَ اِذۡ قَالَ مُوۡسٰی لِقَوۡمِهِ اذۡکُرُوۡا نِعۡمَۃَ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ اِذۡ اَنۡجٰکُمۡ مِّنۡ اٰلِ فِرۡعَوۡنَ یَسُوۡمُوۡنَکُمۡ سُوۡٓءَ الۡعَذَابِ وَ یُذَبِّحُوۡنَ اَبۡنَآءَکُمۡ وَ یَسۡتَحۡیُوۡنَ نِسَآءَکُمۡ ؕ وَ فِیۡ ذٰلِکُمۡ بَلَآءٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যখন মূসা তার কওমকে বলেছিল, তোমাদের প্রতি আল্লাহর নিয়ামাত স্মরণ কর, যখন তিনি তোমাদেরকে ফির‘আউন পরিবারের কবল থেকে রক্ষা করেছেন, তারা তোমাদের জঘন্য আযাব দিত। আর তারা তোমাদের ছেলেদেরকে যবেহ করত এবং নারীদেরকে জীবিত রাখত। আর তাতে ছিল তোমাদের রবের পক্ষ থেকে মহাপরীক্ষা।
(ইবরাহীম আয়াত: ৬)

44 ৪৪
وَ لَوۡ تَقَوَّلَ عَلَیۡنَا بَعۡضَ الۡاَقَاوِیۡلِ
অনুবাদ: যদি সে আমার নামে কোন মিথ্যা রচনা করত,
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৪৪)

19 ১৯
فَاَنۡشَاۡنَا لَکُمۡ بِهٖ جَنّٰتٍ مِّنۡ نَّخِیۡلٍ وَّ اَعۡنَابٍ ۘ لَکُمۡ فِیۡهَا فَوَاکِهُ کَثِیۡرَۃٌ وَّ مِنۡهَا تَاۡکُلُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর আমি তা দ্বারা তোমাদের জন্য খেজুর ও আঙ্গুরের বাগানসমূহ সৃষ্টি করেছি। তাতে তোমাদের জন্য প্রচুর ফল থাকে। আর তা থেকেই তোমরা খাও।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১৯)

54 ৫৪
وَ هُوَ الَّذِیۡ خَلَقَ مِنَ الۡمَآءِ بَشَرًا فَجَعَلَهٗ نَسَبًا وَّ صِهۡرًا ؕ وَ کَانَ رَبُّکَ قَدِیۡرًا
অনুবাদ: আর তিনিই পানি থেকে মানুষ সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি তাকে বংশগত ও বৈবাহিক সম্পর্কযুক্ত করেছেন। আর তোমার রব হল প্রভূত ক্ষমতাবান।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৫৪)

8 ৮
اَوَ لَمۡ یَتَفَکَّرُوۡا فِیۡۤ اَنۡفُسِهِمۡ ۟ مَا خَلَقَ اللّٰهُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ وَ مَا بَیۡنَهُمَاۤ اِلَّا بِالۡحَقِّ وَ اَجَلٍ مُّسَمًّی ؕ وَ اِنَّ کَثِیۡرًا مِّنَ النَّاسِ بِلِقَآیِٔ رَبِّهِمۡ لَکٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি নিজদের অন্তরে ভেবে দেখে না, আল্লাহ আসমানসমূহ ও যমীন এবং এ দু’য়ের মধ্যবর্তী সব কিছুই যথাযথভাবে ও এক নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সৃষ্টি করেছেন? আর নিশ্চয় বহু লোক তাদের রবের সাক্ষাতে অবিশ্বাসী।
(আর-রুম আয়াত: ৮)

87 ৮৭
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنٰکَ سَبۡعًا مِّنَ الۡمَثَانِیۡ وَ الۡقُرۡاٰنَ الۡعَظِیۡمَ
অনুবাদ: আর আমি তো তোমাকে দিয়েছি পুনঃপুনঃ পঠিত সাতটি আয়াত ও মহান কুরআন।
(আল-হিজর আয়াত: ৮৭)

2 ২
ذٰلِکَ الۡکِتٰبُ لَا رَیۡبَ ۚۖۛ فِیۡهِ ۚۛ هُدًی لِّلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: এই সেই কিতাব, যাতে কোন সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য হিদায়াত।
(আল-বাকারা আয়াত: ২)

78 ৭৮
اَقِمِ الصَّلٰوۃَ لِدُلُوۡکِ الشَّمۡسِ اِلٰی غَسَقِ الَّیۡلِ وَ قُرۡاٰنَ الۡفَجۡرِ ؕ اِنَّ قُرۡاٰنَ الۡفَجۡرِ کَانَ مَشۡهُوۡدًا
অনুবাদ: সূর্য হেলে পড়ার সময় থেকে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত সালাত কায়েম কর এবং ফজরের কুরআন*। নিশ্চয় ফজরের কুরআন (ফেরেশতাদের) উপস্থিতির সময়।**
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৭৮)

1 ১
الٓرٰ ۟ کِتٰبٌ اُحۡکِمَتۡ اٰیٰتُهٗ ثُمَّ فُصِّلَتۡ مِنۡ لَّدُنۡ حَکِیۡمٍ خَبِیۡرٍ
অনুবাদ: আলিফ-লাম-রা। এটি কিতাব যার আয়াতসমূহ সুস্থিত করা হয়েছে, অতঃপর বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে প্রজ্ঞাময়, সবিশেষ অবহিত সত্ত্বার পক্ষ থেকে।
(হূদ আয়াত: ১)

97 ৯৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ تَوَفّٰهُمُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ ظَالِمِیۡۤ اَنۡفُسِهِمۡ قَالُوۡا فِیۡمَ کُنۡتُمۡ ؕ قَالُوۡا کُنَّا مُسۡتَضۡعَفِیۡنَ فِی الۡاَرۡضِ ؕ قَالُوۡۤا اَلَمۡ تَکُنۡ اَرۡضُ اللّٰهِ وَاسِعَۃً فَتُهَاجِرُوۡا فِیۡهَا ؕ فَاُولٰٓئِکَ مَاۡوٰىهُمۡ جَهَنَّمُ ؕ وَ سَآءَتۡ مَصِیۡرًا
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা নিজদের প্রতি যুলমকারী, ফেরেশতারা তাদের জান কবজ করার সময় বলে, ‘তোমরা কী অবস্থায় ছিলে’? তারা বলে, ‘আমরা যমীনে দুর্বল ছিলাম’। ফেরেশতারা বলে, ‘আল্লাহর যমীন কি প্রশস্ত ছিল না যে, তোমরা তাতে হিজরত করতে’? সুতরাং ওরাই তারা যাদের আশ্রয়স্থল জাহান্নাম। আর তা মন্দ প্রত্যাবর্তনস্থল।
(আন-নিসা আয়াত: ৯৭)

4 ৪
وَ عَجِبُوۡۤا اَنۡ جَآءَهُمۡ مُّنۡذِرٌ مِّنۡهُمۡ ۫ وَ قَالَ الۡکٰفِرُوۡنَ هٰذَا سٰحِرٌ کَذَّابٌ ۖ
অনুবাদ: আর তারা বিস্মিত হল যে, তাদের কাছে তাদের মধ্য থেকেই একজন সতর্ককারী এসেছে এবং কাফিররা বলে, ‘এ তো যাদুকর, মিথ্যাবাদী’।
(সোয়াদ আয়াত: ৪)

9 ৯
ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ کَرِهُوۡا مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ فَاَحۡبَطَ اَعۡمَالَهُمۡ
অনুবাদ: তা এজন্য যে, আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তারা তা অপছন্দ করে। অতএব তিনি তাদের আমলসমূহ বিনষ্ট করে দিয়েছেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৯)

86 ৮৬
وَ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ الۡیَسَعَ وَ یُوۡنُسَ وَ لُوۡطًا ؕ وَ کُلًّا فَضَّلۡنَا عَلَی الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর ইসমাঈল, আল ইয়াসা‘, ইউনুস ও লূতকে। প্রত্যেককে আমি সৃষ্টিকুলের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি।
(আল-আনআম আয়াত: ৮৬)

62 ৬২
وَ اِنۡ یُّرِیۡدُوۡۤا اَنۡ یَّخۡدَعُوۡکَ فَاِنَّ حَسۡبَکَ اللّٰهُ ؕ هُوَ الَّذِیۡۤ اَیَّدَکَ بِنَصۡرِهٖ وَ بِالۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তারা তোমাকে ধোঁকা দিতে চায়, তাহলে তোমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। তিনিই তোমাকে শক্তিশালী করেছেন তাঁর সাহায্য ও মুমিনদের দ্বারা।
(আল-আনফাল আয়াত: ৬২)

14 ১৪
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا یَوۡمُ الۡفَصۡلِ
অনুবাদ: আর কিসে তোমাকে জানাবে বিচার দিবস কী?
(আল-মুরসালাত আয়াত: ১৪)

18 ১৮
یَوۡمَئِذٍ تُعۡرَضُوۡنَ لَا تَخۡفٰی مِنۡکُمۡ خَافِیَۃٌ
অনুবাদ: সেদিন তোমাদেরকে উপস্থিত করা হবে। তোমাদের কোন গোপনীয়তাই গোপন থাকবে না।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ১৮)

49 ৪৯
وَ قَالُوۡۤاءَ اِذَا کُنَّا عِظَامًا وَّ رُفَاتًاءَ اِنَّا لَمَبۡعُوۡثُوۡنَ خَلۡقًا جَدِیۡدًا
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘যখন আমরা হাড্ডি ও ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে যাব, তখন কি আমরা নতুন সৃষ্টিরূপে পুনরুজ্জীবিত হব’?
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৪৯)

25 ২৫
کَذَّبَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ فَاَتٰىهُمُ الۡعَذَابُ مِنۡ حَیۡثُ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের পূর্বে যারা ছিল, তারাও অস্বীকার করেছিল, ফলে তাদের প্রতি এমন ভাবে আযাব এসেছিল যে, তারা অনুভব করতে পারেনি।
(আয-যুমার আয়াত: ২৫)

10 ১০
وَ لَوۡ لَا فَضۡلُ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ وَ رَحۡمَتُهٗ وَ اَنَّ اللّٰهَ تَوَّابٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: যদি তোমাদের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়া না থাকত, (তাহলে তোমরা ধ্বংস হয়ে যেতে) আর নিশ্চয় আল্লাহ অধিক তাওবা গ্রহণকারী, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নূর আয়াত: ১০)

34 ৩৪
اَلَّذِیۡنَ یُحۡشَرُوۡنَ عَلٰی وُجُوۡهِهِمۡ اِلٰی جَهَنَّمَ ۙ اُولٰٓئِکَ شَرٌّ مَّکَانًا وَّ اَضَلُّ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: যাদেরকে মুখের উপর ভর দেয়া অবস্থায় জাহান্নামের দিকে একত্র করা হবে। এরা মর্যাদায় অধিক নিকৃষ্ট এবং পথের দিক থেকে সবচেয়ে বেশী পথভ্রষ্ট।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৩৪)

17 ১৭
اِنَّا بَلَوۡنٰهُمۡ کَمَا بَلَوۡنَاۤ اَصۡحٰبَ الۡجَنَّۃِ ۚ اِذۡ اَقۡسَمُوۡا لَیَصۡرِمُنَّهَا مُصۡبِحِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি এদেরকে পরীক্ষা করেছি, যেভাবে পরীক্ষা করেছিলাম বাগানের মালিকদেরকে। যখন তারা কসম করেছিল যে, অবশ্যই তারা সকাল বেলা বাগানের ফল আহরণ করবে।
(আল-কলম আয়াত: ১৭)

141 ১৪১
تِلۡکَ اُمَّۃٌ قَدۡ خَلَتۡ ۚ لَهَا مَا کَسَبَتۡ وَ لَکُمۡ مَّا کَسَبۡتُمۡ ۚ وَ لَا تُسۡـَٔلُوۡنَ عَمَّا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: সেটা ছিল একটি উম্মত, যারা বিগত হয়েছে। তারা যা অর্জন করেছে, তা তাদের জন্য আর তোমরা যা অর্জন করেছ তা তোমাদের জন্য। আর তারা যা করত, সে সম্পর্কে তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৪১)

32 ৩২
نُزُلًا مِّنۡ غَفُوۡرٍ رَّحِیۡمٍ
অনুবাদ: পরম ক্ষমাশীল ও অসীম দয়ালু আল্লাহর পক্ষ থেকে আপ্যায়নস্বরূপ।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৩২)

79 ৭৯
اَلَمۡ یَرَوۡا اِلَی الطَّیۡرِ مُسَخَّرٰتٍ فِیۡ جَوِّ السَّمَآءِ ؕ مَا یُمۡسِکُهُنَّ اِلَّا اللّٰهُ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি আকাশে (উড়ন্ত অবস্থায়) নিয়োজিত পাখিগুলোর দিকে তাকায় না? আল্লাহ ছাড়া কেউ তাদেরকে ধরে রাখে না। নিশ্চয় তাতে নিদর্শনবলী রয়েছে সেই কওমের জন্য যারা বিশ্বাস করে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৭৯)

33 ৩৩
وَ مَا کَانَ اللّٰهُ لِیُعَذِّبَهُمۡ وَ اَنۡتَ فِیۡهِمۡ ؕ وَ مَا کَانَ اللّٰهُ مُعَذِّبَهُمۡ وَ هُمۡ یَسۡتَغۡفِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ এমন নন যে, তাদেরকে আযাব দেবেন এ অবস্থায় যে, তুমি তাদের মাঝে বিদ্যমান এবং আল্লাহ তাদেরকে আযাব দানকারী নন এমতাবস্থায় যে, তারা ক্ষমা প্রার্থনা করছে।
(আল-আনফাল আয়াত: ৩৩)

3 ৩
وَ هٰذَا الۡبَلَدِ الۡاَمِیۡنِ
অনুবাদ: কসম এই নিরাপদ নগরীর।
(আত-ত্বীন আয়াত: ৩)

100 ১০০
وَّ عَرَضۡنَا جَهَنَّمَ یَوۡمَئِذٍ لِّلۡکٰفِرِیۡنَ عَرۡضَۨا
অনুবাদ: এবং আমি সেদিন কাফিরদের জন্য জাহান্নামকে সরাসরি উপস্থিত করব;
(আল-কাহফ আয়াত: ১০০)

66 ৬৬
فَجَعَلۡنٰهَا نَکَالًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡهَا وَ مَا خَلۡفَهَا وَ مَوۡعِظَۃً لِّلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি একে বানিয়েছি দৃষ্টান্ত, সে সময়ের এবং তৎপরবর্তী জনপদসমূহের জন্য এবং মুত্তাকীদের জন্য উপদেশ।
(আল-বাকারা আয়াত: ৬৬)

120 ১২০
مَا کَانَ لِاَهۡلِ الۡمَدِیۡنَۃِ وَ مَنۡ حَوۡلَهُمۡ مِّنَ الۡاَعۡرَابِ اَنۡ یَّتَخَلَّفُوۡا عَنۡ رَّسُوۡلِ اللّٰهِ وَ لَا یَرۡغَبُوۡا بِاَنۡفُسِهِمۡ عَنۡ نَّفۡسِهٖ ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ لَا یُصِیۡبُهُمۡ ظَمَاٌ وَّ لَا نَصَبٌ وَّ لَا مَخۡمَصَۃٌ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ لَا یَطَـُٔوۡنَ مَوۡطِئًا یَّغِیۡظُ الۡکُفَّارَ وَ لَا یَنَالُوۡنَ مِنۡ عَدُوٍّ نَّیۡلًا اِلَّا کُتِبَ لَهُمۡ بِهٖ عَمَلٌ صَالِحٌ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُضِیۡعُ اَجۡرَ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: মদীনার অধিবাসী ও তার আশপাশের মরুবাসীদের জন্য সংগত নয় যে, রাসূলুল্লাহ থেকে পেছনে থেকে যাবে এবং রাসূলের জীবন অপেক্ষা নিজদের জীবনকে অধিক প্রিয় মনে করবে। এটা এ কারণে যে, তাদেরকে আল্লাহর পথে তৃষ্ণা, ক্লান্তি ও ক্ষুধায় আক্রান্ত করে এবং তাদের এমন পদক্ষেপ যা কাফিরদের ক্রোধ জন্মায় এবং শত্রুদেরকে তারা ক্ষতিসাধন করে, তার বিনিময়ে তাদের জন্য সৎকর্ম লিপিবদ্ধ করা হয়। নিশ্চয় আল্লাহ সৎকর্মশীলদের প্রতিদান নষ্ট করেন না।
(আত-তাওবা আয়াত: ১২০)

16 ১৬
اَلَّذِیۡنَ یَقُوۡلُوۡنَ رَبَّنَاۤ اِنَّنَاۤ اٰمَنَّا فَاغۡفِرۡ لَنَا ذُنُوۡبَنَا وَ قِنَا عَذَابَ النَّارِ
অনুবাদ: যারা বলে, ‘হে আমাদের রব, নিশ্চয় আমরা ঈমান আনলাম। অতএব, আমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করুন এবং আমাদেরকে আগুনের আযাব থেকে রক্ষা করুন’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৬)

15 ১৫
قُلۡ اَؤُنَبِّئُکُمۡ بِخَیۡرٍ مِّنۡ ذٰلِکُمۡ ؕ لِلَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا عِنۡدَ رَبِّهِمۡ جَنّٰتٌ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا وَ اَزۡوَاجٌ مُّطَهَّرَۃٌ وَّ رِضۡوَانٌ مِّنَ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ بَصِیۡرٌۢ بِالۡعِبَادِ
অনুবাদ: বল, ‘আমি কি তোমাদেরকে এর চেয়েও উত্তম বস্তুর সংবাদ দেব? যারা তাকওয়া অর্জন করে, তাদের জন্য রয়েছে তাদের রবের নিকট জান্নাত, যার তলদেশ দিয়ে প্রবাহিত হয় নহরসমূহ। সেখানে তারা স্থায়ী হবে। আর পবিত্র স্ত্রীগণ ও আল্লাহর পক্ষ থেকে সন্তুষ্টি’। আর আল্লাহ বান্দাদের সম্পর্কে সম্যক দ্রষ্টা।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৫)

242 ২৪২
کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمۡ اٰیٰتِهٖ لَعَلَّکُمۡ تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ স্পষ্টভাবে বর্ণনা করে দেন, যাতে তোমরা উপলব্ধি কর ।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৪২)

34 ৩৪
قَالَ فَاخۡرُجۡ مِنۡهَا فَاِنَّکَ رَجِیۡمٌ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘তাহলে তুমি এখান থেকে বেরিয়ে যাও, তুমি বিতাড়িত’।
(আল-হিজর আয়াত: ৩৪)

18 ১৮
ثُمَّ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا یَوۡمُ الدِّیۡنِ
অনুবাদ: তারপর বলছি, কিসে তোমাকে জানাবে প্রতিদান দিবস কী?
(আল-ইনফিতার আয়াত: ১৮)

90 ৯০
فَاسۡتَجَبۡنَا لَهٗ ۫ وَ وَهَبۡنَا لَهٗ یَحۡیٰی وَ اَصۡلَحۡنَا لَهٗ زَوۡجَهٗ ؕاِنَّهُمۡ کَانُوۡا یُسٰرِعُوۡنَ فِی الۡخَیۡرٰتِ وَ یَدۡعُوۡنَنَا رَغَبًا وَّ رَهَبًا ؕوَ کَانُوۡا لَنَا خٰشِعِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তার আহবানে সাড়া দিয়েছিলাম এবং তাকে দান করেছিলাম ইয়াহইয়া। আর তার জন্য তার স্ত্রীকে উপযোগী করেছিলাম। তারা সৎকাজে প্রতিযোগিতা করত। আর আমাকে আশা ও ভীতি সহকারে ডাকত। আর তারা ছিল আমার নিকট বিনয়ী।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৯০)

34 ৩৪
لَهُمۡ مَّا یَشَآءُوۡنَ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ؕ ذٰلِکَ جَزٰٓوٴُا الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: তাদের জন্য তাদের রবের কাছে তা-ই রয়েছে যা তারা চাইবে। এটাই মুমিনদের পুরস্কার।
(আয-যুমার আয়াত: ৩৪)

43 ৪৩
فِیۡمَ اَنۡتَ مِنۡ ذِکۡرٰىهَا
অনুবাদ: তা উল্লেখ করার কি জ্ঞান তোমার আছে?
(আন-নাযিআত আয়াত: ৪৩)

48 ৪৮
وَ ضَلَّ عَنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یَدۡعُوۡنَ مِنۡ قَبۡلُ وَ ظَنُّوۡا مَا لَهُمۡ مِّنۡ مَّحِیۡصٍ
অনুবাদ: আর পূর্বে যাদেরকে তারা ডাকত তারা তাদের কাছ থেকে উধাও হয়ে যাবে এবং তারা বিশ্বাস করবে, তাদের পলায়নের কোন জায়গা নেই।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৪৮)

52 ৫২
لَاٰکِلُوۡنَ مِنۡ شَجَرٍ مِّنۡ زَقُّوۡمٍ
অনুবাদ: তোমরা অবশ্যই যাক্কূম গাছ থেকে খাবে,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৫২)

89 ৮৯
لَقَدۡ جِئۡتُمۡ شَیۡئًا اِدًّا
অনুবাদ: অবশ্যই তোমরা এক জঘন্য বিষয়ের অবতারণা করেছ।
(মারইয়াম আয়াত: ৮৯)

47 ৪৭
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ اَنۡفِقُوۡا مِمَّا رَزَقَکُمُ اللّٰهُ ۙ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَنُطۡعِمُ مَنۡ لَّوۡ یَشَآءُ اللّٰهُ اَطۡعَمَهٗۤ ٭ۖ اِنۡ اَنۡتُمۡ اِلَّا فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘আল্লাহ তোমাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছেন তা থেকে তোমরা ব্যয় কর’, তখন কাফিররা মুমিনদেরকে বলে, ‘আমরা কি তাকে খাদ্য দান করব, আল্লাহ চাইলে যাকে খাদ্য দান করতেন? তোমরা তো স্পষ্ট পথভ্রষ্টতায় রয়েছ’।
(ইয়াসীন আয়াত: ৪৭)

42 ৪২
فِیۡ سَمُوۡمٍ وَّ حَمِیۡمٍ
অনুবাদ: তারা থাকবে তীব্র গরম হাওয়া এবং প্রচন্ড উত্তপ্ত পানিতে,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৪২)

150 ১৫০
وَ مِنۡ حَیۡثُ خَرَجۡتَ فَوَلِّ وَجۡهَکَ شَطۡرَ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ ؕ وَ حَیۡثُ مَا کُنۡتُمۡ فَوَلُّوۡا وُجُوۡهَکُمۡ شَطۡرَهٗ ۙ لِئَلَّا یَکُوۡنَ لِلنَّاسِ عَلَیۡکُمۡ حُجَّۃٌ ٭ۙ اِلَّا الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا مِنۡهُمۡ ٭ فَلَا تَخۡشَوۡهُمۡ وَ اخۡشَوۡنِیۡ ٭ وَ لِاُتِمَّ نِعۡمَتِیۡ عَلَیۡکُمۡ وَ لَعَلَّکُمۡ تَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি যেখান থেকেই বের হও, তোমার চেহারা মাসজিদুল হারামের দিকে ফিরাও এবং তোমরা যেখানেই থাক, তার দিকে তোমাদের চেহারা ফিরাও, যাতে তোমাদের বিপক্ষে মানুষের বিতর্ক করার কিছু না থাকে। তবে তাদের মধ্য থেকে যারা যুলম করেছে, তারা ছাড়া। সুতরাং তোমরা তাদেরকে ভয় করো না, আমাকে ভয় কর। আর যাতে আমি আমার নিআমত তোমাদের উপর পূর্ণ করতে পারি এবং যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৫০)

60 ৬০
فَاَتۡبَعُوۡهُمۡ مُّشۡرِقِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর তারা সূর্যোদয়ের প্রাক্কালে তাদের পিছু নিল।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৬০)

9 ৯
بِاَیِّ ذَنۡۢبٍ قُتِلَتۡ
অনুবাদ: কী অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছে?
(আত-তাকভীর আয়াত: ৯)

38 ৩৮
اَسۡمِعۡ بِهِمۡ وَ اَبۡصِرۡ ۙ یَوۡمَ یَاۡتُوۡنَنَا لٰکِنِ الظّٰلِمُوۡنَ الۡیَوۡمَ فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: যেদিন তারা আমার কাছে আসবে সেদিন তারা কতই না স্পষ্টভাবে শুনতে পাবে এবং দেখতে পাবে! কিন্তু যালিমরা আজ স্পষ্ট ভ্রষ্টতার মধ্যে রয়েছে।
(মারইয়াম আয়াত: ৩৮)

86 ৮৬
وَ اَدۡخَلۡنٰهُمۡ فِیۡ رَحۡمَتِنَا ؕ اِنَّهُمۡ مِّنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদেরকে আমি আমার রহমতে শামিল করেছিলাম। তারা ছিল সৎকর্মপরায়ণ।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৮৬)

8 ৮
وَ مِنَ النَّاسِ مَنۡ یُّجَادِلُ فِی اللّٰهِ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ وَّ لَا هُدًی وَّ لَا کِتٰبٍ مُّنِیۡرٍ ۙ
অনুবাদ: আর মানুষের মধ্যে কতক আল্লাহ সম্পর্কে বিতর্ক করে কোন জ্ঞান ছাড়া, কোন হিদায়াত ছাড়া এবং দীপ্তিমান কিতাব ছাড়া।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৮)

33 ৩৩
اِنَّ اللّٰهَ اصۡطَفٰۤی اٰدَمَ وَ نُوۡحًا وَّ اٰلَ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ اٰلَ عِمۡرٰنَ عَلَی الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ ও ইবরাহীমের পরিবারকে এবং ইমরানের পরিবারকে সৃষ্টিজগতের উপর মনোনীত করেছেন ।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৩৩)

3 ৩
وَّ یَنۡصُرَکَ اللّٰهُ نَصۡرًا عَزِیۡزًا
অনুবাদ: এবং তোমাকে প্রবল সাহায্য দান করেন।
(আল-ফাতহ আয়াত: ৩)

84 ৮৪
وَ لَا تُصَلِّ عَلٰۤی اَحَدٍ مِّنۡهُمۡ مَّاتَ اَبَدًا وَّ لَا تَقُمۡ عَلٰی قَبۡرِهٖ ؕ اِنَّهُمۡ کَفَرُوۡا بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ وَ مَا تُوۡا وَ هُمۡ فٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে যে মারা গিয়েছে, তার উপর তুমি জানাযা পড়বে না এবং তার কবরের উপর দাঁড়াবে না। নিশ্চয় তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে অস্বীকার করেছে এবং তারা ফাসিক অবস্থায় মারা গিয়েছে ।
(আত-তাওবা আয়াত: ৮৪)

4 ৪
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّاۤ اِفۡکُۨ افۡتَرٰىهُ وَ اَعَانَهٗ عَلَیۡهِ قَوۡمٌ اٰخَرُوۡنَ ۚۛ فَقَدۡ جَآءُوۡ ظُلۡمًا وَّ زُوۡرًا ۚ
অনুবাদ: কাফিররা বলে ‘এটি তো জঘন্য মিথ্যা যা সে রটনা করেছে আর অন্য এক দল তাকে সাহায্য করেছে।’ এভাবে তারা যুলম ও মিথ্যা নিয়ে এসেছে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৪)

23 ২৩
وَ اِنَّا لَنَحۡنُ نُحۡیٖ وَ نُمِیۡتُ وَ نَحۡنُ الۡوٰرِثُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় আমি জীবিত করি ও মৃত্যু দেই এবং আমিই ওয়ারিস।
(আল-হিজর আয়াত: ২৩)

8 ৮
وَ اِلٰی رَبِّکَ فَارۡغَبۡ
অনুবাদ: আর তোমার রবের প্রতি আকৃষ্ট হও।
(আল-ইনশিরাহ আয়াত: ৮)

112 ১১২
وَ بَشَّرۡنٰهُ بِاِسۡحٰقَ نَبِیًّا مِّنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাকে ইসহাকের সুসংবাদ দিয়েছিলাম, সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত একজন নবী হিসেবে,
(আস-সাফফাত আয়াত: ১১২)

36 ৩৬
هَلۡ ثُوِّبَ الۡکُفَّارُ مَا کَانُوۡا یَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: কাফিরদেরকে তাদের কৃতকর্মের প্রতিদান দেয়া হল তো?
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৩৬)

180 ১৮০
وَ مَاۤ اَسۡـَٔلُکُمۡ عَلَیۡهِ مِنۡ اَجۡرٍ ۚ اِنۡ اَجۡرِیَ اِلَّا عَلٰی رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমি এর উপর তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চাই না। আমার প্রতিদান কেবল সৃষ্টিকুলের রবের নিকট’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৮০)

18 ১৮
وَ اِلَی السَّمَآءِ کَیۡفَ رُفِعَتۡ
অনুবাদ: আর আকাশের দিকে, কীভাবে তা ঊর্ধ্বে স্থাপন করা হয়েছে?
(আল-গাশিয়া আয়াত: ১৮)

42 ৪২
وَّ فَوَاکِهَ مِمَّا یَشۡتَهُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিজদের বাসনানুযায়ী ফলমূল-এর মধ্যে।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৪২)

76 ৭৬
وَ اِنۡ کَادُوۡا لَیَسۡتَفِزُّوۡنَکَ مِنَ الۡاَرۡضِ لِیُخۡرِجُوۡکَ مِنۡهَا وَ اِذًا لَّا یَلۡبَثُوۡنَ خِلٰفَکَ اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: আর তাদের অবস্থা এমন ছিল যে, তারা তোমাকে যমীন থেকে উৎখাত করে দেবে, যাতে তোমাকে সেখান থেকে বের করে দিতে পারে এবং তখন তারা তোমার পরে স্বল্প সময়ই টিকে থাকতে পারত।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৭৬)

78 ৭৮
لُعِنَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡۢ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ عَلٰی لِسَانِ دَاوٗدَ وَ عِیۡسَی ابۡنِ مَرۡیَمَ ؕ ذٰلِکَ بِمَا عَصَوۡا وَّ کَانُوۡا یَعۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: বনী ইসরাঈলের মধ্যে যারা কুফরী করেছে তাদেরকে দাঊদ ও মারইয়াম পুত্র ঈসার মুখে লা‘নত করা হয়েছে। তা এ কারণে যে, তারা অবাধ্য হয়েছে এবং তারা সীমালঙ্ঘন করত।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৭৮)

35 ৩৫
ثُمَّ بَدَا لَهُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ مَا رَاَوُا الۡاٰیٰتِ لَیَسۡجُنُنَّهٗ حَتّٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: তারপর নিদর্শনসমূহ দেখার পরে তাদের কাছে স্পষ্ট হল, কিছু কাল পর্যন্ত অবশ্যই তারা তাকে কারারুদ্ধ করে রাখবে।
(ইউসুফ আয়াত: ৩৫)

7 ৭
وَ نَفۡسٍ وَّ مَا سَوّٰىهَا
অনুবাদ: কসম নাফ্সের এবং যিনি তা সুসম করেছেন।
(আশ-শামস আয়াত: ৭)

71 ৭১
قَالُوۡا وَ اَقۡبَلُوۡا عَلَیۡهِمۡ مَّا ذَا تَفۡقِدُوۡنَ
অনুবাদ: তারা ওদের দিকে ফিরে বলল, ‘তোমরা কী হারিয়েছ’?
(ইউসুফ আয়াত: ৭১)

24 ২৪
وَ لَقَدۡ هَمَّتۡ بِهٖ ۚ وَ هَمَّ بِهَا لَوۡ لَاۤ اَنۡ رَّاٰ بُرۡهَانَ رَبِّهٖ ؕ کَذٰلِکَ لِنَصۡرِفَ عَنۡهُ السُّوۡٓءَ وَ الۡفَحۡشَآءَ ؕ اِنَّهٗ مِنۡ عِبَادِنَا الۡمُخۡلَصِیۡنَ
অনুবাদ: আর সে মহিলা তার প্রতি আসক্ত হল, আর সেও তার প্রতি আসক্ত হত, যদি না তার রবের স্পষ্ট প্রমাণ* প্রত্যক্ষ করত। এভাবেই, যাতে আমি তার থেকে অনিষ্ট ও অশ্লীলতা দূর করে দেই। নিশ্চয় সে আমার খালেস বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত।
(ইউসুফ আয়াত: ২৪)

43 ৪৩
وَّ ظِلٍّ مِّنۡ یَّحۡمُوۡمٍ
অনুবাদ: আর প্রচন্ড কালো ধোঁয়ার ছায়ায়,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৪৩)

76 ৭৬
قَالَ اِنۡ سَاَلۡتُکَ عَنۡ شَیۡءٍۭ بَعۡدَهَا فَلَا تُصٰحِبۡنِیۡ ۚ قَدۡ بَلَغۡتَ مِنۡ لَّدُنِّیۡ عُذۡرًا
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘এরপর যদি আমি আপনাকে আর কোন বিষয়ে প্রশ্ন করি, তাহলে আপনি আমাকে আর আপনার সাথে রাখবেন না। আমার পক্ষ থেকে আপনি ওযর পেয়ে গেছেন’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৭৬)

22 ২২
یَوۡمَ یَرَوۡنَ الۡمَلٰٓئِکَۃَ لَا بُشۡرٰی یَوۡمَئِذٍ لِّلۡمُجۡرِمِیۡنَ وَ یَقُوۡلُوۡنَ حِجۡرًا مَّحۡجُوۡرًا
অনুবাদ: যেদিন তারা ফেরেশতাদের দেখবে, সেদিন অপরাধীদের জন্য কোন সুসংবাদ থাকবে না। আর তারা বলবে, ‘হায় কোন বাধা যদি তা আটকে রাখত’।
(আল-ফুরকান আয়াত: ২২)

68 ৬৮
رَبَّنَاۤ اٰتِهِمۡ ضِعۡفَیۡنِ مِنَ الۡعَذَابِ وَ الۡعَنۡهُمۡ لَعۡنًا کَبِیۡرًا
অনুবাদ: ‘হে আমাদের রব, আপনি তাদেরকে দ্বিগুণ আযাব দিন এবং তাদেরকে বেশী করে লা‘নত করুন’।
(আল-আহযাব আয়াত: ৬৮)

15 ১৫
وَ یُطَافُ عَلَیۡهِمۡ بِاٰنِیَۃٍ مِّنۡ فِضَّۃٍ وَّ اَکۡوَابٍ کَانَتۡ قَؔوَارِیۡرَا۠
অনুবাদ: তাদের চারপাশে আবর্তিত হবে রৌপ্যপাত্র ও স্ফটিক স্বচ্ছ পানপাত্র-
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ১৫)

122 ১২২
وَ اٰتَیۡنٰهُ فِی الدُّنۡیَا حَسَنَۃً ؕ وَ اِنَّهٗ فِی الۡاٰخِرَۃِ لَمِنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাকে দুনিয়াতে কল্যাণ দান করেছি এবং নিঃসন্দেহে সে আখিরাতে নেককারদের দলভুক্ত।
(আন-নাহাল আয়াত: ১২২)

28 ২৮
وَ لُوۡطًا اِذۡ قَالَ لِقَوۡمِهٖۤ اِنَّکُمۡ لَتَاۡتُوۡنَ الۡفَاحِشَۃَ ۫ مَا سَبَقَکُمۡ بِهَا مِنۡ اَحَدٍ مِّنَ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর (স্মরণ কর) লূত এর কথা, যখন সে তার কওমের লোকদেরকে বলেছিল, ‘নিশ্চয় তোমরা এমন অশ্লীল কাজ কর, যা সৃষ্টিকুলের কেউ তোমাদের আগে করেনি’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ২৮)

4 ৪
تَصۡلٰی نَارًا حَامِیَۃً ۙ
অনুবাদ: তারা প্রবেশ করবে জ্বলন্ত আগুনে।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ৪)

133 ১৩৩
وَ رَبُّکَ الۡغَنِیُّ ذُو الرَّحۡمَۃِ ؕ اِنۡ یَّشَاۡ یُذۡهِبۡکُمۡ وَ یَسۡتَخۡلِفۡ مِنۡۢ بَعۡدِکُمۡ مَّا یَشَآءُ کَمَاۤ اَنۡشَاَکُمۡ مِّنۡ ذُرِّیَّۃِ قَوۡمٍ اٰخَرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমার রব অমুখাপেক্ষী, দয়ালু। যদি তিনি চান, তোমাদেরকে সরিয়ে নেবেন এবং তোমাদের পরে যা ইচ্ছে স্থলাভিষিক্ত করবেন, যেমন তিনি তোমাদেরকে অন্য কওমের বংশ থেকে সৃষ্টি করেছেন।
(আল-আনআম আয়াত: ১৩৩)

119 ১১৯
وَّ لَاُضِلَّنَّهُمۡ وَ لَاُمَنِّیَنَّهُمۡ وَ لَاٰمُرَنَّهُمۡ فَلَیُبَتِّکُنَّ اٰذَانَ الۡاَنۡعَامِ وَ لَاٰمُرَنَّهُمۡ فَلَیُغَیِّرُنَّ خَلۡقَ اللّٰهِ ؕ وَ مَنۡ یَّتَّخِذِ الشَّیۡطٰنَ وَلِیًّا مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ فَقَدۡ خَسِرَ خُسۡرَانًا مُّبِیۡنًا
অনুবাদ: ‘আর অবশ্যই আমি তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব, মিথ্যা আশ্বাস দেব এবং অবশ্যই তাদেরকে আদেশ দেব, ফলে তারা পশুর কান ছিদ্র করবে এবং অবশ্যই তাদেরকে আদেশ করব, ফলে অবশ্যই তারা আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করবে’। আর যারা আল্লাহর পরিবর্তে শয়তানকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করে, তারা তো স্পষ্টই ক্ষতিগ্রস্ত হল।
(আন-নিসা আয়াত: ১১৯)

1 ১
الٓـمّٓصٓ
অনুবাদ: আলিফ-লাম-মীম-সাদ।
(আল-আরাফ আয়াত: ১)

27 ২৭
وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ مِّنۡ عَذَابِ رَبِّهِمۡ مُّشۡفِقُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা তাদের রবের আযাব সম্পর্কে ভীত-সন্ত্রস্ত।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ২৭)

44 ৪৪
اِنَّ اللّٰهَ لَا یَظۡلِمُ النَّاسَ شَیۡئًا وَّ لٰکِنَّ النَّاسَ اَنۡفُسَهُمۡ یَظۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি কিছুমাত্র যুলম করেন না; বরং মানুষই নিজদের উপর যুলম করে।
(ইউনুস আয়াত: ৪৪)

21 ২১
لَوۡ اَنۡزَلۡنَا هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ عَلٰی جَبَلٍ لَّرَاَیۡتَهٗ خَاشِعًا مُّتَصَدِّعًا مِّنۡ خَشۡیَۃِ اللّٰهِ ؕ وَ تِلۡکَ الۡاَمۡثَالُ نَضۡرِبُهَا لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمۡ یَتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: এ কুরআনকে যদি আমি পাহাড়ের ওপর নাযিল করতাম তবে তুমি অবশ্যই তাকে দেখতে, আল্লাহর ভয়ে বিনীত ও বিদীর্ণ। মানুষের জন্য আমি এ উদাহরণগুলি পেশ করি; হয়ত তারা চিন্তাভাবনা করবে।
(আল-হাশর আয়াত: ২১)

6 ৬
وَ مَنۡ جَاهَدَ فَاِنَّمَا یُجَاهِدُ لِنَفۡسِهٖ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَغَنِیٌّ عَنِ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর যে চেষ্টা করে সে তো তার নাফ্সের জন্য চেষ্টা করে। নিশ্চয় আল্লাহ সৃষ্টিকুল থেকে প্রয়োজনমুক্ত।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৬)

72 ৭২
وَ مَنۡ کَانَ فِیۡ هٰذِهٖۤ اَعۡمٰی فَهُوَ فِی الۡاٰخِرَۃِ اَعۡمٰی وَ اَضَلُّ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: আর যে ব্যক্তি এখানে অন্ধ সে আখিরাতেও অন্ধ এবং অধিকতর পথভ্রষ্ট।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৭২)

104 ১০৪
یَوۡمَ نَطۡوِی السَّمَآءَ کَطَیِّ السِّجِلِّ لِلۡکُتُبِ ؕ کَمَا بَدَاۡنَاۤ اَوَّلَ خَلۡقٍ نُّعِیۡدُهٗ ؕ وَعۡدًا عَلَیۡنَا ؕ اِنَّا کُنَّا فٰعِلِیۡنَ
অনুবাদ: সে দিন আমি আসমানসমূহকে গুটিয়ে নেব, যেভাবে গুটিয়ে রাখা হয় লিখিত দলীল-পত্রাদি। যেভাবে আমি প্রথম সৃষ্টির সূচনা করেছিলাম সেভাবেই পুনরায় সৃষ্টি করব। ওয়াদা পালন করা আমার কর্তব্য। আমি তা পালন করবই।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১০৪)

49 ৪৯
وَ اِنَّا لَنَعۡلَمُ اَنَّ مِنۡکُمۡ مُّکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি অবশ্যই জানি যে, তোমাদের মধ্যে কতক রয়েছে মিথ্যারোপকারী।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৪৯)

41 ৪১
اَلَمۡ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ یُسَبِّحُ لَهٗ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ الطَّیۡرُ صٰٓفّٰتٍ ؕ کُلٌّ قَدۡ عَلِمَ صَلَاتَهٗ وَ تَسۡبِیۡحَهٗ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌۢ بِمَا یَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: তুমি কি দেখনি যে, আসমান ও যমীনে যারা আছে তারা এবং সারিবদ্ধ হয়ে উড়ন্ত পাখিরা আল্লাহর তাসবীহ পাঠ করে? প্রত্যেকেই তাঁর সালাত ও তাসবীহ জানে। তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবগত।
(আন-নূর আয়াত: ৪১)

26 ২৬
قُلۡ یَجۡمَعُ بَیۡنَنَا رَبُّنَا ثُمَّ یَفۡتَحُ بَیۡنَنَا بِالۡحَقِّ ؕ وَ هُوَ الۡفَتَّاحُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: বল, ‘আমাদের রব আমাদেরকে একত্র করবেন। তারপর তিনি আমাদের মধ্যে সঠিকভাবে ফয়সালা করবেন। আর তিনিই শ্রেষ্ঠ ফয়সালাকারী ও সম্যক পরিজ্ঞাত’।
(সাবা আয়াত: ২৬)

22 ২২
لَا تَجِدُ قَوۡمًا یُّؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ یُوَآدُّوۡنَ مَنۡ حَآدَّ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ وَ لَوۡ کَانُوۡۤا اٰبَآءَهُمۡ اَوۡ اَبۡنَآءَهُمۡ اَوۡ اِخۡوَانَهُمۡ اَوۡ عَشِیۡرَتَهُمۡ ؕ اُولٰٓئِکَ کَتَبَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمُ الۡاِیۡمَانَ وَ اَیَّدَهُمۡ بِرُوۡحٍ مِّنۡهُ ؕ وَ یُدۡخِلُهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ رَضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ ؕ اُولٰٓئِکَ حِزۡبُ اللّٰهِ ؕ اَلَاۤ اِنَّ حِزۡبَ اللّٰهِ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: তুমি পাবে না এমন জাতিকে যারা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান আনে, বন্ধুত্ব করতে তার সাথে যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরোধীতা করে, যদিও তারা তাদের পিতা, অথবা পুত্র, অথবা ভাই, অথবা জ্ঞাতি-গোষ্ঠী হয়। এরাই, যাদের অন্তরে আল্লাহ ঈমান লিখে দিয়েছেন এবং তাঁর পক্ষ থেকে রূহ দ্বারা তাদের শক্তিশালী করেছেন। তিনি তাদের প্রবেশ করাবেন এমন জান্নাতসমূহে যার নিচে দিয়ে ঝর্ণাধারাসমূহ প্রবাহিত হয়। সেখানে তারা স্থায়ী হবে। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। এরাই আল্লাহর দল। জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহর দলই সফলকাম।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ২২)

36 ৩৬
قَالُوۡۤا اَرۡجِهۡ وَ اَخَاهُ وَ ابۡعَثۡ فِی الۡمَدَآئِنِ حٰشِرِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তাকে ও তার ভাইকে কিছু সময়ের জন্য অবকাশ দাও, আর সংগ্রহকারীদেরকে নগরে-নগরে পাঠিয়ে দাও।’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৩৬)

5 ৫
عَسٰی رَبُّهٗۤ اِنۡ طَلَّقَکُنَّ اَنۡ یُّبۡدِلَهٗۤ اَزۡوَاجًا خَیۡرًا مِّنۡکُنَّ مُسۡلِمٰتٍ مُّؤۡمِنٰتٍ قٰنِتٰتٍ تٰٓئِبٰتٍ عٰبِدٰتٍ سٰٓئِحٰتٍ ثَیِّبٰتٍ وَّ اَبۡکَارًا
অনুবাদ: সে যদি তোমাদেরকে তালাক দেয়, তবে আশা করা যায় তার রব তোমাদের পরিবর্তে তোমাদের চাইতে উত্তম স্ত্রী তাকে দিবেন, যারা মুসলিম, মুমিনা, অনুগত, তাওবাকারী, ‘ইবাদতকারী, সিয়াম পালনকারী, অকুমারী ও কুমারী।
(আত-তাহরীম আয়াত: ৫)

43 ৪৩
قَالُوۡا لَمۡ نَکُ مِنَ الۡمُصَلِّیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘আমরা সালাত আদায়কারীদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিলাম না’।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৪৩)

51 ৫১
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَاۤ اِبۡرٰهِیۡمَ رُشۡدَهٗ مِنۡ قَبۡلُ وَ کُنَّا بِهٖ عٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তো ইতঃপূর্বে ইবরাহীমকে সঠিক পথের জ্ঞান দিয়েছিলাম এবং আমি তার সম্পর্কে ছিলাম সম্যক অবগত।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৫১)

114 ১১৪
قٰلَ اِنۡ لَّبِثۡتُمۡ اِلَّا قَلِیۡلًا لَّوۡ اَنَّکُمۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি বলবেন, ‘তোমরা কেবল অল্পকালই অবস্থান করেছিলে, তোমরা যদি নিশ্চিত জানতে!’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১১৪)

84 ৮৪
وَ اَمۡطَرۡنَا عَلَیۡهِمۡ مَّطَرًا ؕ فَانۡظُرۡ کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদের উপর বর্ষণ করেছিলাম বৃষ্টি। সুতরাং দেখ, অপরাধীদের পরিণতি কিরূপ ছিল।
(আল-আরাফ আয়াত: ৮৪)

16 ১৬
اَمۡ حَسِبۡتُمۡ اَنۡ تُتۡرَکُوۡا وَ لَمَّا یَعۡلَمِ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ جٰهَدُوۡا مِنۡکُمۡ وَ لَمۡ یَتَّخِذُوۡا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَ لَا رَسُوۡلِهٖ وَ لَا الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَلِیۡجَۃً ؕ وَ اللّٰهُ خَبِیۡرٌۢ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা কি মনে করেছ যে, তোমাদেরকে ছেড়ে দেয়া হবে? অথচ এখনও আল্লাহ যাচাই করেননি যে, তোমাদের মধ্যে কারা জিহাদ করেছে এবং কারা আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও মুমিনগণ ছাড়া কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেনি। আর তোমরা যা কর আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
(আত-তাওবা আয়াত: ১৬)

51 ৫১
وَ اذۡکُرۡ فِی الۡکِتٰبِ مُوۡسٰۤی ۫ اِنَّهٗ کَانَ مُخۡلَصًا وَّ کَانَ رَسُوۡلًا نَّبِیًّا
অনুবাদ: আর স্মরণ কর এই কিতাবে মূসাকে। অবশ্যই সে ছিল মনোনীত এবং সে ছিল রাসূল, নবী।
(মারইয়াম আয়াত: ৫১)

14 ১৪
وَ لَنُسۡکِنَنَّـکُمُ الۡاَرۡضَ مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ ؕ ذٰلِکَ لِمَنۡ خَافَ مَقَامِیۡ وَ خَافَ وَعِیۡدِ
অনুবাদ: ‘আর নিশ্চয় আমি তাদের পর তোমাদেরকে যমীনে বাস করতে দেব। এটা তার জন্য, যে আমার অবস্থানকে ভয় করে এবং ভয় করে আমার ধমকের’।
(ইবরাহীম আয়াত: ১৪)

71 ৭১
یَوۡمَ نَدۡعُوۡا کُلَّ اُنَاسٍۭ بِاِمَامِهِمۡ ۚ فَمَنۡ اُوۡتِیَ کِتٰبَهٗ بِیَمِیۡنِهٖ فَاُولٰٓئِکَ یَقۡرَءُوۡنَ کِتٰبَهُمۡ وَ لَا یُظۡلَمُوۡنَ فَتِیۡلًا
অনুবাদ: স্মরণ কর, যেদিন আমি প্রত্যেক মানুষকে তাদের ইমামসহ* ডাকব। অতঃপর যাকে তার আমলনামা ডান হাতে দেয়া হবে তারা নিজদের আমলনামা পাঠ করবে এবং তাদের প্রতি সামান্য পরিমাণ অবিচার করা হবে না।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৭১)

8 ৮
رَبَّنَا وَ اَدۡخِلۡهُمۡ جَنّٰتِ عَدۡنِۣ الَّتِیۡ وَعَدۡتَّهُمۡ وَ مَنۡ صَلَحَ مِنۡ اٰبَآئِهِمۡ وَ اَزۡوَاجِهِمۡ وَ ذُرِّیّٰتِهِمۡ ؕ اِنَّکَ اَنۡتَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: ‘হে আমাদের রব, আর আপনি তাদেরকে স্থায়ী জান্নাতে প্রবেশ করান, যার ওয়াদা আপনি তাদেরকে দিয়েছেন। আর তাদের পিতা-মাতা, পতি-পত্নি ও সন্তান-সন্ততিদের মধ্যে যারা সৎকর্ম সম্পাদন করেছে তাদেরকেও। নিশ্চয় আপনি মহাপরাক্রমশালী, মহাপ্রজ্ঞাময়।’
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৮)

36 ৩৬
وَ لَقَدۡ اَنۡذَرَهُمۡ بَطۡشَتَنَا فَتَمَارَوۡا بِالنُّذُرِ
অনুবাদ: আর লূত তো তাদেরকে আমার কঠিন পাকড়াও সম্পর্কে সাবধান করেছিল, তারপরও তারা সাবধান বাণী সম্পর্কে সন্দেহ পোষণ করেছিল।
(আল-কামার আয়াত: ৩৬)

62 ৬২
وَ قَالُوۡا مَا لَنَا لَا نَرٰی رِجَالًا کُنَّا نَعُدُّهُمۡ مِّنَ الۡاَشۡرَارِ
অনুবাদ: তারা আরো বলবে, ‘আমাদের কী হল যে, আমরা যাদের মন্দ গণ্য করতাম সে সকল লোককে এখানে দেখছি না।’
(সোয়াদ আয়াত: ৬২)

88 ৮৮
فَاَخۡرَجَ لَهُمۡ عِجۡلًا جَسَدًا لَّهٗ خُوَارٌ فَقَالُوۡا هٰذَاۤ اِلٰـهُکُمۡ وَ اِلٰهُ مُوۡسٰی ۬ فَنَسِیَ
অনুবাদ: তারপর সে তাদের জন্য একটা গো বাছুরের প্রতিকৃতি বের করে আনল, যার ছিল আওয়াজ। তখন তারা বলল, ‘এটাই তোমাদের ইলাহ এবং মূসারও ইলাহ; কিন্তু সে এ কথা ভুলে গেছে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৮৮)

54 ৫৪
فَغَشّٰهَا مَا غَشّٰی
অনুবাদ: অতঃপর সেটাকে আচ্ছন্ন করেছিল, যা আচ্ছন্ন করার ছিল।
(আন-নাজম আয়াত: ৫৪)

89 ৮৯
وَ یٰقَوۡمِ لَا یَجۡرِمَنَّکُمۡ شِقَاقِیۡۤ اَنۡ یُّصِیۡبَکُمۡ مِّثۡلُ مَاۤ اَصَابَ قَوۡمَ نُوۡحٍ اَوۡ قَوۡمَ هُوۡدٍ اَوۡ قَوۡمَ صٰلِحٍ ؕ وَ مَا قَوۡمُ لُوۡطٍ مِّنۡکُمۡ بِبَعِیۡدٍ
অনুবাদ: ‘আর হে আমার কওম, আমার সাথে বৈরিতা তোমাদেরকে যেন এমন কাজে প্ররোচিত না করে যার ফলে তোমাদের সেরূপ আযাব আসবে যেরূপ এসেছিল নূহের কওমের উপর অথবা হূদের কওমের উপর অথবা সালিহের কওমের উপর। আর লূতের কওম তো তোমাদের থেকে দূরে নয়’।
(হূদ আয়াত: ৮৯)

55 ৫৫
وَ لَا یَزَالُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فِیۡ مِرۡیَۃٍ مِّنۡهُ حَتّٰی تَاۡتِیَهُمُ السَّاعَۃُ بَغۡتَۃً اَوۡ یَاۡتِیَهُمۡ عَذَابُ یَوۡمٍ عَقِیۡمٍ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করে, তারা এতে সন্দেহ পোষণ করতে থাকবে যতক্ষণ না তাদের নিকট আকস্মিকভাবে কিয়ামত এসে পড়বে অথবা তাদের নিকট এসে পড়বে এক বন্ধ্যা দিনের আযাব।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৫৫)

14 ১৪
وَ لِلّٰهِ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ یَغۡفِرُ لِمَنۡ یَّشَآءُ وَ یُعَذِّبُ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনের সার্বভৌমত্ব আল্লাহর; তিনি যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন, আর যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেন। আর আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-ফাতহ আয়াত: ১৪)

134 ১৩৪
وَ لَمَّا وَقَعَ عَلَیۡهِمُ الرِّجۡزُ قَالُوۡا یٰمُوۡسَی ادۡعُ لَنَا رَبَّکَ بِمَا عَهِدَ عِنۡدَکَ ۚ لَئِنۡ کَشَفۡتَ عَنَّا الرِّجۡزَ لَنُؤۡمِنَنَّ لَکَ وَ لَنُرۡسِلَنَّ مَعَکَ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ
অনুবাদ: আর যখন তাদের উপর আযাব পতিত হল তখন তারা বলল, ‘হে মূসা আমাদের জন্য তুমি তোমার রবের কাছে দুআ কর তিনি যে ওয়াদা তোমার সাথে করেছেন সে অনুযায়ী। যদি তুমি আমাদের উপর থেকে আযাব সরিয়ে দাও তাহলে অবশ্যই আমরা তোমার প্রতি ঈমান আনব এবং অবশ্যই তোমার সাথে বনী ইসরাঈলকে পাঠিয়ে দেব।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১৩৪)

85 ৮৫
وَ تَبٰرَکَ الَّذِیۡ لَهٗ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا بَیۡنَهُمَا ۚ وَ عِنۡدَهٗ عِلۡمُ السَّاعَۃِ ۚ وَ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনি বরকতময়, যার কর্তৃত্বে রয়েছে আসমানসমূহ, যমীন ও এ দু’য়ের মধ্যবর্তী সবকিছু; আর কিয়ামতের জ্ঞান কেবল তাঁরই আছে এবং তাঁরই নিকট তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৮৫)

115 ১১৫
قَالَ اللّٰهُ اِنِّیۡ مُنَزِّلُهَا عَلَیۡکُمۡ ۚ فَمَنۡ یَّکۡفُرۡ بَعۡدُ مِنۡکُمۡ فَاِنِّیۡۤ اُعَذِّبُهٗ عَذَابًا لَّاۤ اُعَذِّبُهٗۤ اَحَدًا مِّنَ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ বললেন, ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের প্রতি তা নাযিল করব; কিন্তু এরপর তোমাদের মধ্যে যে কুফরী করবে তাকে নিশ্চয় আমি এমন আযাব দেব, যে আযাব সৃষ্টিকুলের কাউকে দেব না।’
(আল-মায়েদা আয়াত: ১১৫)

10 ১০
وَّ اَنَّ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ اَعۡتَدۡنَا لَهُمۡ عَذَابًا اَلِیۡمًا
অনুবাদ: আর যারা আখিরাতে ঈমান রাখে না আমি তাদের জন্য প্রস্ত্তত করেছি যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১০)

17 ১৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ الَّذِیۡنَ هَادُوۡا وَ الصّٰبِئِیۡنَ وَ النَّصٰرٰی وَ الۡمَجُوۡسَ وَ الَّذِیۡنَ اَشۡرَکُوۡۤا ٭ۖ اِنَّ اللّٰهَ یَفۡصِلُ بَیۡنَهُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ شَهِیۡدٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে এবং যারা ইয়াহূদী হয়েছে, যারা সাবিঈ, খৃস্টান ও অগ্নিপূজক এবং যারা মুশরিক হয়েছে- কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন। নিঃসন্দেহে আল্লাহ সব কিছুই সম্যক প্রত্যক্ষকারী।
(আল-হজ্জ আয়াত: ১৭)

161 ১৬১
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ مَاتُوۡا وَ هُمۡ کُفَّارٌ اُولٰٓئِکَ عَلَیۡهِمۡ لَعۡنَۃُ اللّٰهِ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃِ وَ النَّاسِ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে এবং কাফির অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে, তাদের উপর আল্লাহ, ফেরেশতাগণ ও সকল মানুষের লা’নত।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৬১)

56 ৫৬
وَ مَا نُرۡسِلُ الۡمُرۡسَلِیۡنَ اِلَّا مُبَشِّرِیۡنَ وَ مُنۡذِرِیۡنَ ۚ وَ یُجَادِلُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِالۡبَاطِلِ لِیُدۡحِضُوۡا بِهِ الۡحَقَّ وَ اتَّخَذُوۡۤا اٰیٰتِیۡ وَ مَاۤ اُنۡذِرُوۡا هُزُوً
অনুবাদ: আর আমি তো রাসূলদেরকে সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপেই পাঠিয়েছি এবং যারা কুফরী করেছে তারা বাতিল দ্বারা তর্ক করে, যাতে তার মাধ্যমে সত্যকে মিটিয়ে দিতে পারে। আর তারা আমার আয়াতসমূহকে এবং যা দিয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তাকে উপহাস হিসেবে গ্রহণ করে।
(আল-কাহফ আয়াত: ৫৬)

53 ৫৩
قَالُوۡا وَجَدۡنَاۤ اٰبَآءَنَا لَهَا عٰبِدِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদেরকে এদের পূজা করতে দেখেছি’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৫৩)

16 ১৬
مِّنۡ وَّرَآئِهٖ جَهَنَّمُ وَ یُسۡقٰی مِنۡ مَّآءٍ صَدِیۡدٍ
অনুবাদ: এর সামনে রয়েছে জাহান্নাম, আর তাদের পান করানো হবে গলিত পুঁজ থেকে।
(ইবরাহীম আয়াত: ১৬)

4 ৪
فَالۡفٰرِقٰتِ فَرۡقًا ۙ
অনুবাদ: আর সুস্পষ্টরূপে পার্থক্যকারীর (আল-কুরআনের আয়াতের)।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৪)

65 ৬৫
قَالُوۡا یٰمُوۡسٰۤی اِمَّاۤ اَنۡ تُلۡقِیَ وَ اِمَّاۤ اَنۡ نَّکُوۡنَ اَوَّلَ مَنۡ اَلۡقٰی
অনুবাদ: তারা বলল, হে মূসা, হয় তুমি নিক্ষেপ কর, না হয় আমরাই প্রথমে নিক্ষেপ করি।
(ত্ব-হা আয়াত: ৬৫)

33 ৩৩
اِنۡ یَّشَاۡ یُسۡکِنِ الرِّیۡحَ فَیَظۡلَلۡنَ رَوَاکِدَ عَلٰی ظَهۡرِهٖ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّکُلِّ صَبَّارٍ شَکُوۡرٍ
অনুবাদ: তিনি যদি চান বাতাসকে থামিয়ে দিতে পারেন। ফলে জাহাজগুলো সমুদ্রপৃষ্ঠে গতিহীন হয়ে পড়বে। নিশ্চয় এতে পরম ধৈর্যশীল ও কৃতজ্ঞ ব্যক্তির জন্য অনেক নিদর্শন রয়েছে।
(আশ-শূরা আয়াত: ৩৩)

13 ১৩
یَوۡمَ یَقُوۡلُ الۡمُنٰفِقُوۡنَ وَ الۡمُنٰفِقٰتُ لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوا انۡظُرُوۡنَا نَقۡتَبِسۡ مِنۡ نُّوۡرِکُمۡ ۚ قِیۡلَ ارۡجِعُوۡا وَرَآءَکُمۡ فَالۡتَمِسُوۡا نُوۡرًا ؕ فَضُرِبَ بَیۡنَهُمۡ بِسُوۡرٍ لَّهٗ بَابٌ ؕ بَاطِنُهٗ فِیۡهِ الرَّحۡمَۃُ وَ ظَاهِرُهٗ مِنۡ قِبَلِهِ الۡعَذَابُ
অনুবাদ: সেদিন মুনাফিক পুরুষ ও মুনাফিক নারীগণ ঈমানদারদের বলবে, ‘তোমরা আমাদের জন্য অপেক্ষা কর, তোমাদের নূর থেকে আমরা একটু নিয়ে নেই’, বলা হবে, ‘তোমরা তোমাদের পিছনে ফিরে যাও এবং নূরের সন্ধান কর,’ তারপর তাদের মাঝখানে একটি প্রাচীর স্থাপন করে দেয়া হবে, যাতে একটি দরজা থাকবে। তার ভিতরভাগে থাকবে রহমত এবং তার বহির্ভাগে থাকবে আযাব।
(আল-হাদীদ আয়াত: ১৩)

9 ৯
وَ جُمِعَ الشَّمۡسُ وَ الۡقَمَرُ
অনুবাদ: আর চাঁদ ও সূর্যকে একত্র করা হবে।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৯)

70 ৭০
اِنۡ یُّوۡحٰۤی اِلَیَّ اِلَّاۤ اَنَّمَاۤ اَنَا نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আমার কাছে তো এ ওহীই আসে যে, আমি একজন স্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র’।
(সোয়াদ আয়াত: ৭০)

33 ৩৩
ثُمَّ ذَهَبَ اِلٰۤی اَهۡلِهٖ یَتَمَطّٰی
অনুবাদ: তারপর সে দম্ভভরে পরিবার-পরিজনের কাছে চলে গিয়েছিল।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৩৩)

78 ৭৮
الَّذِیۡ خَلَقَنِیۡ فَهُوَ یَهۡدِیۡنِ
অনুবাদ: ‘যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনিই আমাকে হিদায়াত দিয়েছেন।’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৭৮)

90 ৯০
حَتّٰۤی اِذَا بَلَغَ مَطۡلِعَ الشَّمۡسِ وَجَدَهَا تَطۡلُعُ عَلٰی قَوۡمٍ لَّمۡ نَجۡعَلۡ لَّهُمۡ مِّنۡ دُوۡنِهَا سِتۡرًا
অনুবাদ: অবশেষে সে যখন সূর্যোদয়ের স্থানে এসে পৌঁছল তখন সে দেখতে পেল, তা এমন এক জাতির উপর উদিত হচ্ছে যাদের জন্য আমি সূর্যের বিপরীতে কোন আড়ালের ব্যবস্থা করিনি।
(আল-কাহফ আয়াত: ৯০)

50 ৫০
فَاَقۡبَلَ بَعۡضُهُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ یَّتَسَآءَلُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা মুখোমুখি হয়ে পরস্পরকে জিজ্ঞাসা করবে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৫০)

84 ৮৪
فَاسۡتَجَبۡنَا لَهٗ فَکَشَفۡنَا مَا بِهٖ مِنۡ ضُرٍّ وَّ اٰتَیۡنٰهُ اَهۡلَهٗ وَ مِثۡلَهُمۡ مَّعَهُمۡ رَحۡمَۃً مِّنۡ عِنۡدِنَا وَ ذِکۡرٰی لِلۡعٰبِدِیۡنَ
অনুবাদ: তখন আমি তার ডাকে সাড়া দিলাম। আর তার যত দুঃখ-কষ্ট ছিল তা দূর করে দিলাম এবং তার পরিবার-পরিজন তাকে দিয়ে দিলাম। আর তাদের সাথে তাদের মত আরো দিলাম আমার পক্ষ থেকে রহমত এবং ইবাদাতকারীদের জন্য উপদেশস্বরূপ।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৮৪)

8 ৮
وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فَتَعۡسًا لَّهُمۡ وَ اَضَلَّ اَعۡمَالَهُمۡ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করে তাদের জন্য রয়েছে ধ্বংস এবং তিনি তাদের আমলসমূহ ব্যর্থ করে দিয়েছেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৮)

105 ১০৫
وَ کَاَیِّنۡ مِّنۡ اٰیَۃٍ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ یَمُرُّوۡنَ عَلَیۡهَا وَ هُمۡ عَنۡهَا مُعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: আর আসমানসমূহ ও যমীনে কত নিদর্শন রয়েছে, যা তারা অতিক্রম করে চলে যায়, অথচ সেগুলো থেকে তারা বিমুখ।
(ইউসুফ আয়াত: ১০৫)

76 ৭৬
مُتَّکِـِٕیۡنَ عَلٰی رَفۡرَفٍ خُضۡرٍ وَّ عَبۡقَرِیٍّ حِسَانٍ
অনুবাদ: তারা সবুজ বালিশে ও সুন্দর কারুকার্য খচিত গালিচার উপর হেলান দেয়া অবস্থায় থাকবে।
(আর-রাহমান আয়াত: ৭৬)

212 ২১২
اِنَّهُمۡ عَنِ السَّمۡعِ لَمَعۡزُوۡلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয়ই তাদেরকে এর শ্রবণ থেকে আড়ালে রাখা হয়েছে।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২১২)

40 ৪০
فَعَسٰی رَبِّیۡۤ اَنۡ یُّؤۡتِیَنِ خَیۡرًا مِّنۡ جَنَّتِکَ وَ یُرۡسِلَ عَلَیۡهَا حُسۡبَانًا مِّنَ السَّمَآءِ فَتُصۡبِحَ صَعِیۡدًا زَلَقًا
অনুবাদ: তবে আশা করা যায় যে, ‘আমার রব আমাকে তোমার বাগানের চেয়ে উত্তম (কিছু) দান করবেন এবং তার উপর আসমান থেকে বজ্র পাঠাবেন। ফলে তা অনুর্বর উদ্ভিদশূন্য যমীনে পরিণত হবে’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৪০)

11 ১১
یُّرۡسِلِ السَّمَآءَ عَلَیۡکُمۡ مِّدۡرَارًا
অনুবাদ: ‘তিনি তোমাদের উপর মুষলধারে বৃষ্টি বর্ষণ করবেন,
(নূহ আয়াত: ১১)

65 ৬৫
قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا مُنۡذِرٌ ٭ۖ وَّ مَا مِنۡ اِلٰهٍ اِلَّا اللّٰهُ الۡوَاحِدُ الۡقَهَّارُ
অনুবাদ: বল, ‘আমি তো একজন সতর্ককারী মাত্র। আল্লাহ ছাড়া আর কোন (সত্য) ইলাহ নেই। যিনি এক, প্রবল প্রতাপশালী।’
(সোয়াদ আয়াত: ৬৫)

70 ৭০
فَهُمۡ عَلٰۤی اٰثٰرِهِمۡ یُهۡرَعُوۡنَ
অনুবাদ: ফলে তারাও তাদের পদাঙ্ক অনুসরণে দ্রুত ছুটেছে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৭০)

20 ২০
قُلۡ اِنَّمَاۤ اَدۡعُوۡا رَبِّیۡ وَ لَاۤ اُشۡرِکُ بِهٖۤ اَحَدًا
অনুবাদ: বল, ‘নিশ্চয় আমি আমার রবকে ডাকি এবং তার সাথে কাউকে শরীক করি না’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ২০)

4 ৪
یَسۡـَٔلُوۡنَکَ مَاذَاۤ اُحِلَّ لَهُمۡ ؕ قُلۡ اُحِلَّ لَکُمُ الطَّیِّبٰتُ ۙ وَ مَا عَلَّمۡتُمۡ مِّنَ الۡجَوَارِحِ مُکَلِّبِیۡنَ تُعَلِّمُوۡنَهُنَّ مِمَّا عَلَّمَکُمُ اللّٰهُ ۫ فَکُلُوۡا مِمَّاۤ اَمۡسَکۡنَ عَلَیۡکُمۡ وَ اذۡکُرُوا اسۡمَ اللّٰهِ عَلَیۡهِ ۪ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ سَرِیۡعُ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: তারা তোমাকে প্রশ্ন করে, তাদের জন্য কী বৈধ করা হয়েছে? বল, ‘তোমাদের জন্য বৈধ করা হয়েছে সব ভাল বস্তু এবং শিকারী পশু-পাখী, যাদেরকে তোমরা শিকার প্রশিক্ষণ দিয়েছ; সেগুলোকে তোমরা শেখাও, যা আল্লাহ তোমাদেরকে শিখিয়েছেন। সুতরাং তোমরা তা থেকে খাও, যা তোমাদের জন্য ধরে এনেছে এবং তাতে তোমরা আল্লাহর নাম স্মরণ কর আর আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ হিসাব গ্রহণে দ্রুত।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৪)

53 ৫৩
وَ کُلُّ صَغِیۡرٍ وَّ کَبِیۡرٍ مُّسۡتَطَرٌ
অনুবাদ: আর ছোট বড় সব কিছুই লিখিত আছে।
(আল-কামার আয়াত: ৫৩)

44 ৪৪
اِلَّا رَحۡمَۃً مِّنَّا وَ مَتَاعًا اِلٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: যদি না আমার পক্ষ থেকে রহমত হয় এবং কিছু সময়ের জন্য উপভোগের সুযোগ দেয়া হয়।
(ইয়াসীন আয়াত: ৪৪)

4 ৪
وَ الَّیۡلِ اِذَا یَغۡشٰىهَا
অনুবাদ: কসম রাতের, যখন তা সূর্যকে ঢেকে দেয়।
(আশ-শামস আয়াত: ৪)

36 ৩৬
وَ قَالَ فِرۡعَوۡنُ یٰهَامٰنُ ابۡنِ لِیۡ صَرۡحًا لَّعَلِّیۡۤ اَبۡلُغُ الۡاَسۡبَابَ
অনুবাদ: ফির‘আউন আরও বলল, ‘হে হামান, আমার জন্য একটি উঁচু ইমারত বানাও যাতে আমি অবলম্বন পাই’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৩৬)

5 ৫
کَذَّبَتۡ قَبۡلَهُمۡ قَوۡمُ نُوۡحٍ وَّ الۡاَحۡزَابُ مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ ۪ وَ هَمَّتۡ کُلُّ اُمَّۃٍۭ بِرَسُوۡلِهِمۡ لِیَاۡخُذُوۡهُ وَ جٰدَلُوۡا بِالۡبَاطِلِ لِیُدۡحِضُوۡا بِهِ الۡحَقَّ فَاَخَذۡتُهُمۡ ۟ فَکَیۡفَ کَانَ عِقَابِ
অনুবাদ: এদের পূর্বে নূহের কওম এবং তাদের পরে অনেক দলও অস্বীকার করেছিল। প্রত্যেক উম্মতই স্ব স্ব রাসূলকে পাকড়াও করার সংকল্প করেছিল এবং সত্যকে বিদূরীত করার উদ্দেশ্যে তারা অসার বিতর্কে লিপ্ত হয়েছিল। ফলে আমি তাদেরকে পাকড়াও করলাম। সুতরাং কেমন ছিল আমার আযাব!
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৫)

83 ৮৩
لَقَدۡ وُعِدۡنَا نَحۡنُ وَ اٰبَآؤُنَا هٰذَا مِنۡ قَبۡلُ اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّاۤ اَسَاطِیۡرُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: অবশ্যই আমাদেরকে ও ইতঃপূর্বে আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে এই ওয়াদা দেয়া হয়েছিল। এসব কেবল পুরান কালের উপাখ্যান ছাড়া আর কিছু না।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৮৩)

44 ৪৪
وَ اَنَّهٗ هُوَ اَمَاتَ وَ اَحۡیَا
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তিনিই মৃত্যু দেন এবং তিনিই জীবন দেন।
(আন-নাজম আয়াত: ৪৪)

86 ৮৬
حَتّٰۤی اِذَا بَلَغَ مَغۡرِبَ الشَّمۡسِ وَجَدَهَا تَغۡرُبُ فِیۡ عَیۡنٍ حَمِئَۃٍ وَّ وَجَدَ عِنۡدَهَا قَوۡمًا ۬ؕ قُلۡنَا یٰذَا الۡقَرۡنَیۡنِ اِمَّاۤ اَنۡ تُعَذِّبَ وَ اِمَّاۤ اَنۡ تَتَّخِذَ فِیۡهِمۡ حُسۡنًا
অনুবাদ: অবশেষে যখন সে সূর্যাস্তের স্থানে পৌঁছল, তখন সে সূর্যকে একটি কর্দমাক্ত পানির ঝর্ণায় ডুবতে দেখতে পেল এবং সে এর কাছে একটি জাতির দেখা পেল। আমি বললাম, ‘হে যুলকারনাইন, তুমি তাদেরকে আযাবও দিতে পার অথবা তাদের ব্যাপারে সদাচরণও করতে পার’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৮৬)

52 ৫২
قَالُوۡا یٰوَیۡلَنَا مَنۡۢ بَعَثَنَا مِنۡ مَّرۡقَدِنَا ٜۘؐ هٰذَا مَا وَعَدَ الرَّحۡمٰنُ وَ صَدَقَ الۡمُرۡسَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘হায় আমাদের দুর্ভোগ! কে আমাদেরকে আমাদের নিদ্রাস্থল থেকে উঠালো’? (তাদেরকে বলা হবে) ‘এটা তো তা যার ওয়াদা পরম করুনাময় করেছিলেন এবং রাসূলগণ সত্য বলেছিলেন’।
(ইয়াসীন আয়াত: ৫২)

21 ২১
اَمۡ حَسِبَ الَّذِیۡنَ اجۡتَرَحُوا السَّیِّاٰتِ اَنۡ نَّجۡعَلَهُمۡ کَالَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ ۙ سَوَآءً مَّحۡیَاهُمۡ وَ مَمَاتُهُمۡ ؕ سَآءَ مَا یَحۡکُمُوۡنَ
অনুবাদ: যারা দুষ্কর্ম করেছে তারা কি মনে করে যে, জীবন ও মৃত্যুর ক্ষেত্রে আমি তাদেরকে এ সব লোকের সমান গণ্য করব, যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে? তাদের বিচার কতইনা মন্দ!
(আল-জাসিয়া আয়াত: ২১)

2 ২
وَ اِنۡ یَّرَوۡا اٰیَۃً یُّعۡرِضُوۡا وَ یَقُوۡلُوۡا سِحۡرٌ مُّسۡتَمِرٌّ
অনুবাদ: আর তারা কোন নিদর্শন দেখলে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং বলে, ‘চলমান যাদু’।
(আল-কামার আয়াত: ২)

14 ১৪
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا نُوۡحًا اِلٰی قَوۡمِهٖ فَلَبِثَ فِیۡهِمۡ اَلۡفَ سَنَۃٍ اِلَّا خَمۡسِیۡنَ عَامًا ؕ فَاَخَذَهُمُ الطُّوۡفَانُ وَ هُمۡ ظٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি অবশ্যই নূহকে তার কওমের নিকট প্রেরণ করেছিলাম। সে তাদের মধ্যে পঞ্চাশ কম এক হাজার বছর অবস্থান করেছিল। অতঃপর মহা-প্লাবন তাদের গ্রাস করল, এমতাবস্থায় যে তারা ছিল যালিম।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ১৪)

44 ৪৪
یٰۤاَبَتِ لَا تَعۡبُدِ الشَّیۡطٰنَ ؕ اِنَّ الشَّیۡطٰنَ کَانَ لِلرَّحۡمٰنِ عَصِیًّا
অনুবাদ: ‘হে আমার পিতা, তুমি শয়তানের ইবাদাত করো না। নিশ্চয় শয়তান হল পরম করুণাময়ের অবাধ্য’।
(মারইয়াম আয়াত: ৪৪)

12 ১২
اِلٰی رَبِّکَ یَوۡمَئِذِۣ الۡمُسۡتَقَرُّ
অনুবাদ: ঠাঁই শুধু সেদিন তোমার রবের নিকট।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ১২)

21 ২১
وَ لَهُمۡ مَّقَامِعُ مِنۡ حَدِیۡدٍ
অনুবাদ: আর তাদের জন্য থাকবে লোহার হাতুড়ী।
(আল-হজ্জ আয়াত: ২১)

13 ১৩
یَعۡمَلُوۡنَ لَهٗ مَا یَشَآءُ مِنۡ مَّحَارِیۡبَ وَ تَمَاثِیۡلَ وَ جِفَانٍ کَالۡجَوَابِ وَ قُدُوۡرٍ رّٰسِیٰتٍ ؕ اِعۡمَلُوۡۤا اٰلَ دَاوٗدَ شُکۡرًا ؕ وَ قَلِیۡلٌ مِّنۡ عِبَادِیَ الشَّکُوۡرُ
অনুবাদ: তারা তৈরী করত সুলাইমানের ইচ্ছানুযায়ী তার জন্য প্রাসাদ, ভাস্কর্য, সুবিশাল হাউযের মত বড় পাত্র ও স্থির হাড়ি। ‘হে দাঊদ পরিবার, তোমরা কৃতজ্ঞতাস্বরূপ আমল করে যাও এবং আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পই কৃতজ্ঞ’।
(সাবা আয়াত: ১৩)

32 ৩২
قُلۡ مَنۡ حَرَّمَ زِیۡنَۃَ اللّٰهِ الَّتِیۡۤ اَخۡرَجَ لِعِبَادِهٖ وَ الطَّیِّبٰتِ مِنَ الرِّزۡقِ ؕ قُلۡ هِیَ لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا خَالِصَۃً یَّوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ کَذٰلِکَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘কে হারাম করেছে আল্লাহর সৌন্দর্যোপকরণ, যা তিনি তাঁর বান্দাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন এবং পবিত্র রিয্ক’? বল, ‘তা দুনিয়ার জীবনে মুমিনদের জন্য, বিশেষভাবে কিয়ামত দিবসে’। এভাবে আমি আয়াতসমূহ বিস্তারিত বর্ণনা করি এমন কওমের জন্য, যারা জানে।
(আল-আরাফ আয়াত: ৩২)

131 ১৩১
فَاِذَا جَآءَتۡهُمُ الۡحَسَنَۃُ قَالُوۡا لَنَا هٰذِهٖ ۚ وَ اِنۡ تُصِبۡهُمۡ سَیِّئَۃٌ یَّطَّیَّرُوۡا بِمُوۡسٰی وَ مَنۡ مَّعَهٗ ؕ اَلَاۤ اِنَّمَا طٰٓئِرُهُمۡ عِنۡدَ اللّٰهِ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তাদের কাছে কল্যাণ আসত, তখন তারা বলত, ‘এটা আমাদের জন্য।’ আর যখন তাদের কাছে অকল্যাণ পৌঁছত তখন তারা মূসা ও তার সঙ্গীদেরকে অশুভলক্ষুণে মনে করত। তাদের কল্যাণ-অকল্যাণ তো আল্লাহর কাছে। কিন্তু তাদের অধিকাংশ জানে না।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৩১)

59 ৫৯
فَبَدَّلَ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا قَوۡلًا غَیۡرَ الَّذِیۡ قِیۡلَ لَهُمۡ فَاَنۡزَلۡنَا عَلَی الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا رِجۡزًا مِّنَ السَّمَآءِ بِمَا کَانُوۡا یَفۡسُقُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যালিমরা পবিবর্তন করে ফেলল সে কথা যা তাদেরকে বলা হয়েছিল, ভিন্ন অন্য কথা দিয়ে। ফলে আমি তাদের উপর আসমান থেকে আযাব নাযিল করলাম, কারণ তারা পাপাচার করত।
(আল-বাকারা আয়াত: ৫৯)

16 ১৬
فَاۡتِیَا فِرۡعَوۡنَ فَقُوۡلَاۤ اِنَّا رَسُوۡلُ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘সুতরাং তোমরা উভয়ে ফির‘আউনের কাছে গিয়ে বল, নিশ্চয় আমরা বিশ্বজগতের রবের রাসূল’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৬)

82 ৮২
فَاِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا عَلَیۡکَ الۡبَلٰغُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: সুতরাং যদি তারা পৃষ্ঠ-প্রদর্শন করে, তবে তোমার দায়িত্ব তো শুধু স্পষ্টভাবে পৌঁছে দেয়া।
(আন-নাহাল আয়াত: ৮২)

88 ৮৮
ذٰلِکَ هُدَی اللّٰهِ یَهۡدِیۡ بِهٖ مَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِهٖ ؕ وَ لَوۡ اَشۡرَکُوۡا لَحَبِطَ عَنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: এ হচ্ছে আল্লাহর হিদায়াত, এ দ্বারা তিনি নিজ বান্দাদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা হিদায়াত করেন। আর যদি তারা শির্‌ক করত, তবে তারা যা আমল করছিল তা অবশ্যই বরবাদ হয়ে যেত।
(আল-আনআম আয়াত: ৮৮)

248 ২৪৮
وَ قَالَ لَهُمۡ نَبِیُّهُمۡ اِنَّ اٰیَۃَ مُلۡکِهٖۤ اَنۡ یَّاۡتِیَکُمُ التَّابُوۡتُ فِیۡهِ سَکِیۡنَۃٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ بَقِیَّۃٌ مِّمَّا تَرَکَ اٰلُ مُوۡسٰی وَ اٰلُ هٰرُوۡنَ تَحۡمِلُهُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদেরকে তাদের নবী বলল, নিশ্চয় তার রাজত্বের নিদর্শন এই যে, তোমাদের নিকট তাবূত* আসবে, যাতে থাকবে তোমাদের রবের পক্ষ থেকে প্রশান্তি এবং মূসার পরিবার ও হারূনের পরিবার যা রেখে গিয়েছে তার অবশিষ্ট, যা বহন করে আনবে ফেরেশতাগণ। নিশ্চয় তাতে রয়েছে তোমাদের জন্য নিদর্শন, যদি তোমরা মুমিন হও।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৪৮)

25 ২৫
وَ بَشِّرِ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ اَنَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ ؕ کُلَّمَا رُزِقُوۡا مِنۡهَا مِنۡ ثَمَرَۃٍ رِّزۡقًا ۙ قَالُوۡا هٰذَا الَّذِیۡ رُزِقۡنَا مِنۡ قَبۡلُ ۙ وَ اُتُوۡا بِهٖ مُتَشَابِهًا ؕ وَ لَهُمۡ فِیۡهَاۤ اَزۡوَاجٌ مُّطَهَّرَۃٌ ٭ۙ وَّ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: যারা ঈমান এনেছে এবং নেক কাজ করেছে তুমি তাদেরকে সুসংবাদ দাও যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাতসমূহ, যার তলদেশ দিয়ে প্রবাহিত হবে নদীসমূহ। যখনই তাদেরকে জান্নাত থেকে কোন ফল খেতে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘এটাই তো পূর্বে আমাদেরকে খেতে দেয়া হয়েছিল’। আর তাদেরকে তা দেয়া হবে সাদৃশ্যপূর্ণ করে এবং তাদের জন্য তাতে থাকবে পবিত্র স্ত্রীগণ এবং তারা সেখানে হবে স্থায়ী।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৫)

113 ১১৩
لَیۡسُوۡا سَوَآءً ؕ مِنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ اُمَّۃٌ قَآئِمَۃٌ یَّتۡلُوۡنَ اٰیٰتِ اللّٰهِ اٰنَآءَ الَّیۡلِ وَ هُمۡ یَسۡجُدُوۡنَ
অনুবাদ: তারা সমান নয়। আহলে কিতাবের মধ্যে একদল ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত রয়েছে। তারা রাতের বেলায় আল্লাহর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করে এবং তারা সিজদা করে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১১৩)

3 ৩
وَ اَذَانٌ مِّنَ اللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖۤ اِلَی النَّاسِ یَوۡمَ الۡحَجِّ الۡاَکۡبَرِ اَنَّ اللّٰهَ بَرِیۡٓءٌ مِّنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ۬ۙ وَ رَسُوۡلُهٗ ؕ فَاِنۡ تُبۡتُمۡ فَهُوَ خَیۡرٌ لَّکُمۡ ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّیۡتُمۡ فَاعۡلَمُوۡۤا اَنَّکُمۡ غَیۡرُ مُعۡجِزِی اللّٰهِ ؕ وَ بَشِّرِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِعَذَابٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: আর মহান হজ্জের দিন* মানুষের প্রতি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে ঘোষণা, নিশ্চয় আল্লাহ মুশরিকদের থেকে দায়মুক্ত এবং তাঁর রাসূলও। অতএব, যদি তোমরা তাওবা কর, তাহলে তা তোমাদের জন্য উত্তম। আর যদি তোমরা ফিরে যাও, তাহলে জেনে রাখ, তোমরা আল্লাহকে অক্ষম করতে পারবে না। আর যারা কুফরী করেছে, তাদের তুমি যন্ত্রণাদায়ক আযাবের সুসংবাদ দাও।
(আত-তাওবা আয়াত: ৩)

10 ১০
وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَاۤ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ وَ بِئۡسَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: কিন্তু যারা কুফরী করে এবং আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করে তারাই জাহান্নামের অধিবাসী। তথায় তারা স্থায়ী হবে। আর তা কতইনা নিকৃষ্ট প্রত্যাবর্তনস্থল।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ১০)

57 ৫৭
وَ هُوَ الَّذِیۡ یُرۡسِلُ الرِّیٰحَ بُشۡرًۢا بَیۡنَ یَدَیۡ رَحۡمَتِهٖ ؕ حَتّٰۤی اِذَاۤ اَقَلَّتۡ سَحَابًا ثِقَالًا سُقۡنٰهُ لِبَلَدٍ مَّیِّتٍ فَاَنۡزَلۡنَا بِهِ الۡمَآءَ فَاَخۡرَجۡنَا بِهٖ مِنۡ کُلِّ الثَّمَرٰتِ ؕ کَذٰلِکَ نُخۡرِجُ الۡمَوۡتٰی لَعَلَّکُمۡ تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই তাঁর রহমতের পূর্বে সুসংবাদরূপে বাতাস প্রেরণ করেন। অবশেষে যখন তা ভারি মেঘ ধারণ করে, তখন আমি তাকে চালাই মৃত ভূমিতে, ফলে তার দ্বারা পানি অবতীর্ণ করি। অতঃপর তার মাধ্যমে বের করি প্রত্যেক প্রকারের ফল। এভাবেই আমি মৃতদেরকে বের করি, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।
(আল-আরাফ আয়াত: ৫৭)

202 ২০২
اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ نَصِیۡبٌ مِّمَّا کَسَبُوۡا ؕ وَ اللّٰهُ سَرِیۡعُ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: তারা যা অর্জন করেছে তার হিস্যা তাদের রয়েছে। আর আল্লাহ হিসাব গ্রহণে দ্রুত।
(আল-বাকারা আয়াত: ২০২)

23 ২৩
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَتَّخِذُوۡۤا اٰبَآءَکُمۡ وَ اِخۡوَانَکُمۡ اَوۡلِیَآءَ اِنِ اسۡتَحَبُّوا الۡکُفۡرَ عَلَی الۡاِیۡمَانِ ؕ وَ مَنۡ یَّتَوَلَّهُمۡ مِّنۡکُمۡ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমরা নিজদের পিতা ও ভাইদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যদি তারা ঈমান অপেক্ষা কুফরীকে প্রিয় মনে করে। তোমাদের মধ্য থেকে যারা তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে তারাই যালিম।
(আত-তাওবা আয়াত: ২৩)

28 ২৮
مَا خَلۡقُکُمۡ وَ لَا بَعۡثُکُمۡ اِلَّا کَنَفۡسٍ وَّاحِدَۃٍ ؕ اِنَّ اللّٰهَ سَمِیۡعٌۢ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: তোমাদের সৃষ্টি ও তোমাদের পুনরুত্থান কেবল একটি প্রাণের (সৃষ্টি ও পুনরুত্থানের) মতই। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, দ্রষ্টা।
(লুকমান আয়াত: ২৮)

21 ২১
وَ اِذَاۤ اَذَقۡنَا النَّاسَ رَحۡمَۃً مِّنۡۢ بَعۡدِ ضَرَّآءَ مَسَّتۡهُمۡ اِذَا لَهُمۡ مَّکۡرٌ فِیۡۤ اٰیَاتِنَا ؕ قُلِ اللّٰهُ اَسۡرَعُ مَکۡرًا ؕ اِنَّ رُسُلَنَا یَکۡتُبُوۡنَ مَا تَمۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন আমি মানুষকে দুঃখ-দুর্দশা স্পর্শ করার পর রহমতের স্বাদ আস্বাদন করাই, তখন তারা আমার আয়াতসমূহের ব্যাপারে কূট-কৌশলের আশ্রয় নেয়। বল, ‘আল্লাহ কৌশলকারী হিসেবে অধিক দ্রুত’। নিশ্চয় আমার ফেরেশতারা তোমাদের কুট-কৌশল লিখে রাখে।
(ইউনুস আয়াত: ২১)

10 ১০
اَفَلَمۡ یَسِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَیَنۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ؕ دَمَّرَ اللّٰهُ عَلَیۡهِمۡ ۫ وَ لِلۡکٰفِرِیۡنَ اَمۡثَالُهَا
অনুবাদ: তবে কি তারা যমীনে ভ্রমণ করেনি, তারপর দেখেনি যারা তাদের পূর্বে ছিল তাদের পরিণাম কেমন হয়েছিল? আল্লাহ তাদেরকে ধ্বংস করে দিয়েছেন। আর কাফিরদের জন্য রয়েছে এর অনুরূপ পরিণাম।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ১০)

31 ৩১
قَدۡ خَسِرَ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِلِقَآءِ اللّٰهِ ؕ حَتّٰۤی اِذَا جَآءَتۡهُمُ السَّاعَۃُ بَغۡتَۃً قَالُوۡا یٰحَسۡرَتَنَا عَلٰی مَا فَرَّطۡنَا فِیۡهَا ۙ وَ هُمۡ یَحۡمِلُوۡنَ اَوۡزَارَهُمۡ عَلٰی ظُهُوۡرِهِمۡ ؕ اَلَا سَآءَ مَا یَزِرُوۡنَ
অনুবাদ: যারা আল্লাহর সাক্ষাৎ অস্বীকার করেছে তারা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এমনকি যখন হঠাৎ তাদের কাছে কিয়ামত এসে যাবে, তারা বলবে, ‘হায় আফসোস! সেখানে আমরা যে ত্রুটি করেছি তার উপর।’ তারা তাদের পাপসমূহ তাদের পিঠে বহন করবে; সাবধান! তারা যা বহন করবে তা কত নিকৃষ্ট!
(আল-আনআম আয়াত: ৩১)

24 ২৪
نُمَتِّعُهُمۡ قَلِیۡلًا ثُمَّ نَضۡطَرُّهُمۡ اِلٰی عَذَابٍ غَلِیۡظٍ
অনুবাদ: আমি তাদেরকে অল্প ভোগ করতে দেই, তারপর তাদেরকে কঠোর আযাব ভোগ করতে বাধ্য করব।
(লুকমান আয়াত: ২৪)

20 ২০
اِنِّیۡ ظَنَنۡتُ اَنِّیۡ مُلٰقٍ حِسَابِیَهۡ
অনুবাদ: ‘আমার দৃঢ় বিশ্বাস ছিল যে, আমি আমার হিসাবের সম্মুখীন হব’।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ২০)

27 ২৭
وَ مِزَاجُهٗ مِنۡ تَسۡنِیۡمٍ
অনুবাদ: আর তার মিশ্রণ হবে তাসনীম থেকে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ২৭)

45 ৪৫
وَ قَالَ الَّذِیۡ نَجَا مِنۡهُمَا وَ ادَّکَرَ بَعۡدَ اُمَّۃٍ اَنَا اُنَبِّئُکُمۡ بِتَاۡوِیۡلِهٖ فَاَرۡسِلُوۡنِ
অনুবাদ: আর সে দু’জনের মধ্যে যে মুক্তি পেয়েছিল, সে বলল এবং দীর্ঘ দিন পর তার স্মরণ হল, ‘আমি তোমাদেরকে এর ব্যাখ্যা জানিয়ে দিচ্ছি, অতএব তোমরা আমাকে পাঠিয়ে দাও’।
(ইউসুফ আয়াত: ৪৫)

27 ২৭
فَلَنُذِیۡقَنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا عَذَابًا شَدِیۡدًا ۙ وَّ لَنَجۡزِیَنَّهُمۡ اَسۡوَاَ الَّذِیۡ کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং আমি অবশ্যই কাফিরদেরকে কঠিন আযাব আস্বাদন করাব এবং আমি অবশ্যই তাদের কাজের নিকৃষ্টতম প্রতিদান দেব।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ২৭)

21 ২১
مُّطَاعٍ ثَمَّ اَمِیۡنٍ
অনুবাদ: মান্যবর, সেখানে সে বিশ্বস্ত।
(আত-তাকভীর আয়াত: ২১)

29 ২৯
وَ اِذۡ صَرَفۡنَاۤ اِلَیۡکَ نَفَرًا مِّنَ الۡجِنِّ یَسۡتَمِعُوۡنَ الۡقُرۡاٰنَ ۚ فَلَمَّا حَضَرُوۡهُ قَالُوۡۤا اَنۡصِتُوۡا ۚ فَلَمَّا قُضِیَ وَلَّوۡا اِلٰی قَوۡمِهِمۡ مُّنۡذِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি জিনদের একটি দলকে তোমার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম। তারা কুরআন পাঠ শুনছিল। যখন তারা তার কাছে উপস্থিত হল, তখন তারা বলল, ‘চুপ করে শোন। তারপর যখন পাঠ শেষ হল তখন তারা তাদের কওমের কাছে সতর্ককারী হিসেবে ফিরে গেল।
(আল-আহকাফ আয়াত: ২৯)

32 ৩২
وَ اِذَا قِیۡلَ اِنَّ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقٌّ وَّ السَّاعَۃُ لَا رَیۡبَ فِیۡهَا قُلۡتُمۡ مَّا نَدۡرِیۡ مَا السَّاعَۃُ ۙ اِنۡ نَّظُنُّ اِلَّا ظَنًّا وَّ مَا نَحۡنُ بِمُسۡتَیۡقِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন বলা হয়, ‘আল্লাহর ওয়াদা সত্য, আর কিয়ামতে কোন সন্দেহ নেই’। তখন তোমরা বলে থাক, ‘আমরা জানি না কিয়ামত কী? আমরা কেবল অনুমান করি এবং আমরা তো দৃঢ় বিশ্বাসী নই।’
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৩২)

11 ১১
سَیَقُوۡلُ لَکَ الۡمُخَلَّفُوۡنَ مِنَ الۡاَعۡرَابِ شَغَلَتۡنَاۤ اَمۡوَالُنَا وَ اَهۡلُوۡنَا فَاسۡتَغۡفِرۡ لَنَا ۚ یَقُوۡلُوۡنَ بِاَلۡسِنَتِهِمۡ مَّا لَیۡسَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ ؕ قُلۡ فَمَنۡ یَّمۡلِکُ لَکُمۡ مِّنَ اللّٰهِ شَیۡئًا اِنۡ اَرَادَ بِکُمۡ ضَرًّا اَوۡ اَرَادَ بِکُمۡ نَفۡعًا ؕ بَلۡ کَانَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرًا
অনুবাদ: পিছনে পড়ে থাকা বেদুঈনরা তোমাকে অচিরেই বলবে, ‘আমাদের ধন-সম্পদ ও পরিবার-পরিজন আমাদেরকে ব্যস্ত রেখেছিল; অতএব আমাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করুন।’ তারা মুখে তা বলে যা তাদের অন্তরে নেই। বল, ‘আল্লাহ যদি তোমাদের কোন ক্ষতি করতে চান কিংবা কোন উপকার করতে চান, তবে কে আল্লাহর মোকাবিলায় তোমাদের জন্য কোন কিছুর মালিক হবে’? বরং তোমরা যে আমল কর আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবহিত।’
(আল-ফাতহ আয়াত: ১১)

50 ৫০
سَرَابِیۡلُهُمۡ مِّنۡ قَطِرَانٍ وَّ تَغۡشٰی وُجُوۡهَهُمُ النَّارُ
অনুবাদ: তাদের পোশাক হবে আলকাতরার* এবং আগুন তাদের চেহারাসমূহকে ঢেকে ফেলবে।
(ইবরাহীম আয়াত: ৫০)

31 ৩১
ثُمَّ اَنۡشَاۡنَا مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ قَرۡنًا اٰخَرِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর তাদের পরে আমি অন্য প্রজন্ম সৃষ্টি করেছি।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৩১)

80 ৮০
اِسۡتَغۡفِرۡ لَهُمۡ اَوۡ لَا تَسۡتَغۡفِرۡ لَهُمۡ ؕ اِنۡ تَسۡتَغۡفِرۡ لَهُمۡ سَبۡعِیۡنَ مَرَّۃً فَلَنۡ یَّغۡفِرَ اللّٰهُ لَهُمۡ ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ کَفَرُوۡا بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الۡفٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: তুমি তাদের জন্য ক্ষমা চাও, অথবা তাদের জন্য ক্ষমা না চাও। যদি তুমি তাদের জন্য সত্তর বার ক্ষমা চাও, তবুও আল্লাহ তাদেরকে কখনো ক্ষমা করবেন না। কারণ তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে কুফরী করেছে, আর আল্লাহ ফাসিক লোকদেরকে হিদায়াত দেন না ।
(আত-তাওবা আয়াত: ৮০)

17 ১৭
وَ یُسۡقَوۡنَ فِیۡهَا کَاۡسًا کَانَ مِزَاجُهَا زَنۡجَبِیۡلًا
অনুবাদ: সেখানে তাদেরকে পান করানো হবে পাত্রভরা আদা-মিশ্রিত সুরা,
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ১৭)

52 ৫২
فَتِلۡکَ بُیُوۡتُهُمۡ خَاوِیَۃًۢ بِمَا ظَلَمُوۡا ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لِّقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং ঐগুলো তাদের বাড়ীঘর, যা তাদের যুলমের কারণে বিরান হয়ে আছে। নিশ্চয় এর মধ্যে নিদর্শন রয়েছে সে কওমের জন্য যারা জ্ঞান রাখে।
(আন-নামাল আয়াত: ৫২)

108 ১০৮
یَوۡمَئِذٍ یَّتَّبِعُوۡنَ الدَّاعِیَ لَا عِوَجَ لَهٗ ۚ وَ خَشَعَتِ الۡاَصۡوَاتُ لِلرَّحۡمٰنِ فَلَا تَسۡمَعُ اِلَّا هَمۡسًا
অনুবাদ: সেদিন তারা আহবানকারীর (ফেরেশতার) অনুসরণ করবে। এর কোন এদিক সেদিক হবে না এবং পরম করুণাময়ের সামনে সকল আওয়াজ নিচু হয়ে যাবে। তাই মৃদু আওয়াজ ছাড়া তুমি কিছুই শুনতে পাবে না।
(ত্ব-হা আয়াত: ১০৮)

8 ৮
قُلُوۡبٌ یَّوۡمَئِذٍ وَّاجِفَۃٌ ۙ
অনুবাদ: সেদিন অনেক হৃদয় ভীত-সন্ত্রস্ত হবে।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৮)

4 ৪
اَوۡ زِدۡ عَلَیۡهِ وَ رَتِّلِ الۡقُرۡاٰنَ تَرۡتِیۡلًا ؕ
অনুবাদ: অথবা তার চেয়ে একটু বাড়াও। আর স্পষ্টভাবে ধীরে ধীরে কুরআন আবৃত্তি কর।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ৪)

92 ৯২
مَا لَکُمۡ لَا تَنۡطِقُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমাদের কী হয়েছে যে, তোমরা কথা বলছ না’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ৯২)

76 ৭৬
وَ نَجَّیۡنٰهُ وَ اَهۡلَهٗ مِنَ الۡکَرۡبِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: আর তাকে ও তার পরিজনকে আমি মহাবিপদ থেকে উদ্ধার করেছিলাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৭৬)

2 ২
تِلۡکَ اٰیٰتُ الۡکِتٰبِ الۡمُبِیۡنِ
অনুবাদ: এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২)

15 ১৫
یٰۤاَهۡلَ الۡکِتٰبِ قَدۡ جَآءَکُمۡ رَسُوۡلُنَا یُبَیِّنُ لَکُمۡ کَثِیۡرًا مِّمَّا کُنۡتُمۡ تُخۡفُوۡنَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ یَعۡفُوۡا عَنۡ کَثِیۡرٍ ۬ؕ قَدۡ جَآءَکُمۡ مِّنَ اللّٰهِ نُوۡرٌ وَّ کِتٰبٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: হে কিতাবীগণ, তোমাদের নিকট আমার রাসূল এসেছে, কিতাব থেকে যা তোমরা গোপন করতে, তার অনেক কিছু তোমাদের নিকট সে প্রকাশ করছে এবং অনেক কিছু ছেড়ে দিয়েছে। অবশ্যই তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ থেকে আলো ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১৫)

5 ৫
وَ قَالُوۡۤا اَسَاطِیۡرُ الۡاَوَّلِیۡنَ اکۡتَتَبَهَا فَهِیَ تُمۡلٰی عَلَیۡهِ بُکۡرَۃً وَّ اَصِیۡلًا
অনুবাদ: তারা বলে, ‘এটি প্রাচীনকালের উপকথা যা সে লিখিয়ে নিয়েছে; এগুলো সকাল-সন্ধ্যায় তার কাছে পাঠ করা হয়।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৫)

97 ৯৭
اَفَاَمِنَ اَهۡلُ الۡقُرٰۤی اَنۡ یَّاۡتِیَهُمۡ بَاۡسُنَا بَیَاتًا وَّ هُمۡ نَآئِمُوۡنَ
অনুবাদ: জনপদগুলোর অধিবাসীরা কি রাতের বেলা তাদের কাছে আমার আযাব এসে যাওয়া থেকে নিরাপদ হয়ে গিয়েছে যখন তারা ঘুমিয়ে থাকবে?
(আল-আরাফ আয়াত: ৯৭)

49 ৪৯
وَ تَـرَی الۡمُجۡرِمِیۡنَ یَوۡمَئِذٍ مُّقَرَّنِیۡنَ فِی الۡاَصۡفَادِ
অনুবাদ: আর সে দিন তুমি অপরাধীদের দেখবে তারা শিকলে বাঁধা।
(ইবরাহীম আয়াত: ৪৯)

32 ৩২
وَ لَقَدِ اخۡتَرۡنٰهُمۡ عَلٰی عِلۡمٍ عَلَی الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি জ্ঞাতসারেই তাদেরকে সকল সৃষ্টির উপর নির্বাচিত করেছিলাম।
(আদ-দুখান আয়াত: ৩২)

77 ৭৭
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নি‘আমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৭৭)

72 ৭২
وَ اِنَّ مِنۡکُمۡ لَمَنۡ لَّیُبَطِّئَنَّ ۚ فَاِنۡ اَصَابَتۡکُمۡ مُّصِیۡبَۃٌ قَالَ قَدۡ اَنۡعَمَ اللّٰهُ عَلَیَّ اِذۡ لَمۡ اَکُنۡ مَّعَهُمۡ شَهِیۡدًا
অনুবাদ: আর তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন আছে, যে অবশ্যই বিলম্ব করবে। সুতরাং তোমাদের কোন বিপদ আপতিত হলে সে বলবে, ‘আল্লাহ আমার উপর অনুগ্রহ করেছেন যে, আমি তাদের সাথে উপস্থিত ছিলাম না’।
(আন-নিসা আয়াত: ৭২)

175 ১৭৫
فَاَمَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِاللّٰهِ وَ اعۡتَصَمُوۡا بِهٖ فَسَیُدۡخِلُهُمۡ فِیۡ رَحۡمَۃٍ مِّنۡهُ وَ فَضۡلٍ ۙ وَّ یَهۡدِیۡهِمۡ اِلَیۡهِ صِرَاطًا مُّسۡتَقِیۡمًا
অনুবাদ: অতঃপর যারা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছে এবং তাকে আঁকড়ে ধরেছে তিনি অবশ্যই তাদেরকে তাঁর পক্ষ থেকে দয়া ও অনুগ্রহে প্রবেশ করাবেন এবং তাঁর দিকে সরল পথ দেখাবেন।
(আন-নিসা আয়াত: ১৭৫)

14 ১৪
زُیِّنَ لِلنَّاسِ حُبُّ الشَّهَوٰتِ مِنَ النِّسَآءِ وَ الۡبَنِیۡنَ وَ الۡقَنَاطِیۡرِ الۡمُقَنۡطَرَۃِ مِنَ الذَّهَبِ وَ الۡفِضَّۃِ وَ الۡخَیۡلِ الۡمُسَوَّمَۃِ وَ الۡاَنۡعَامِ وَ الۡحَرۡثِ ؕ ذٰلِکَ مَتَاعُ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ اللّٰهُ عِنۡدَهٗ حُسۡنُ الۡمَاٰبِ
অনুবাদ: মানুষের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে প্রবৃত্তির ভালবাসা- নারী, সন্তানাদি, রাশি রাশি সোনা-রূপা, চি‎‎হ্নত ঘোড়া, গবাদি পশু ও শস্যক্ষেত। এগুলো দুনিয়ার জীবনের ভোগসামগ্রী। আর আল্লাহ, তাঁর নিকট রয়েছে উত্তম প্রত্যাবর্তনস্থল।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৪)

40 ৪০
قَالَ الَّذِیۡ عِنۡدَهٗ عِلۡمٌ مِّنَ الۡکِتٰبِ اَنَا اٰتِیۡکَ بِهٖ قَبۡلَ اَنۡ یَّرۡتَدَّ اِلَیۡکَ طَرۡفُکَ ؕ فَلَمَّا رَاٰهُ مُسۡتَقِرًّا عِنۡدَهٗ قَالَ هٰذَا مِنۡ فَضۡلِ رَبِّیۡ ۟ۖ لِیَبۡلُوَنِیۡۤ ءَاَشۡکُرُ اَمۡ اَکۡفُرُ ؕ وَ مَنۡ شَکَرَ فَاِنَّمَا یَشۡکُرُ لِنَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ کَفَرَ فَاِنَّ رَبِّیۡ غَنِیٌّ کَرِیۡمٌ
অনুবাদ: যার কাছে কিতাবের এক বিশেষ জ্ঞান ছিল সে বলল, ‘আমি চোখের পলক পড়ার পূর্বেই তা আপনার কাছে নিয়ে আসব’। অতঃপর যখন সুলাইমান তা তার সামনে স্থির দেখতে পেল, তখন বলল, ‘এটি আমার রবের অনুগ্রহ, যাতে তিনি আমাকে পরীক্ষা করেন যে, আমি কি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি না কি অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। আর যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সে তো তার নিজের কল্যাণেই তা করে, আর যে কেউ অকৃতজ্ঞ হবে, তবে নিশ্চয় আমার রব অভাবমুক্ত, অধিক দাতা’।
(আন-নামাল আয়াত: ৪০)

4 ৪
اِنَّ فِرۡعَوۡنَ عَلَا فِی الۡاَرۡضِ وَ جَعَلَ اَهۡلَهَا شِیَعًا یَّسۡتَضۡعِفُ طَآئِفَۃً مِّنۡهُمۡ یُذَبِّحُ اَبۡنَآءَهُمۡ وَ یَسۡتَحۡیٖ نِسَآءَهُمۡ ؕ اِنَّهٗ کَانَ مِنَ الۡمُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় ফির‘আউন (মিশর) দেশে উদ্ধত হয়েছিল এবং তার অধিবাসীকে নানা দলে বিভক্ত করেছিল। তাদের একদলকে সে দুর্বল করে রেখেছিল, যাদের পুত্রদেরকে সে হত্যা করত আর কন্যাদেরকে বাঁচিয়ে রাখত। নিশ্চয় সে ছিল বিপর্যয় সৃষ্টিকারীদের অন্যতম।
(আল-কাসাস আয়াত: ৪)

90 ৯০
وَ اَمَّاۤ اِنۡ کَانَ مِنۡ اَصۡحٰبِ الۡیَمِیۡنِ
অনুবাদ: আর সে যদি হয় ডানদিকের একজন,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৯০)

7 ৭
اِلَّا مَا شَآءَ اللّٰهُ ؕ اِنَّهٗ یَعۡلَمُ الۡجَهۡرَ وَ مَا یَخۡفٰی
অনুবাদ: আল্লাহ যা চান তা ছাড়া। নিশ্চয় তিনি জানেন, যা প্রকাশ্য এবং যা গোপন থাকে।
(আল-আলা আয়াত: ৭)

47 ৪৭
وَ نَضَعُ الۡمَوَازِیۡنَ الۡقِسۡطَ لِیَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ فَلَا تُظۡلَمُ نَفۡسٌ شَیۡئًا ؕ وَ اِنۡ کَانَ مِثۡقَالَ حَبَّۃٍ مِّنۡ خَرۡدَلٍ اَتَیۡنَا بِهَا ؕ وَ کَفٰی بِنَا حٰسِبِیۡنَ
অনুবাদ: আর কিয়ামতের দিন আমি ন্যায়বিচারের মানদন্ড স্থাপন করব। সুতরাং কারো প্রতি কোন অবিচার করা হবে না। কারো কর্ম যদি সরিষার দানা পরিমাণও হয়, আমি তা হাযির করব। আর হিসাব গ্রহণকারীরূপে আমিই যথেষ্ট।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৪৭)

109 ১০৯
اَفَمَنۡ اَسَّسَ بُنۡیَانَهٗ عَلٰی تَقۡوٰی مِنَ اللّٰهِ وَ رِضۡوَانٍ خَیۡرٌ اَمۡ مَّنۡ اَسَّسَ بُنۡیَانَهٗ عَلٰی شَفَا جُرُفٍ هَارٍ فَانۡهَارَ بِهٖ فِیۡ نَارِ جَهَنَّمَ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: যে তার গৃহের ভিত্তি আল্লাহর তাকওয়া ও সন্তুষ্টির উপর প্রতিষ্ঠা করল, সে কি উত্তম না ঐ ব্যক্তি যে তার গৃহের ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করেছে এক গর্তের পতনোন্মুখ কিনারায়? অতঃপর তাকে নিয়ে তা ধসে পড়ল জাহান্নামের আগুনে। আর আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত দেন না।
(আত-তাওবা আয়াত: ১০৯)

58 ৫৮
اَفَمَا نَحۡنُ بِمَیِّتِیۡنَ
অনুবাদ: (জান্নাতবাসী ব্যক্তি বলবে) ‘তাহলে আমরা কি আর মরব না’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ৫৮)

23 ২৩
اِلَّا بَلٰغًا مِّنَ اللّٰهِ وَ رِسٰلٰتِهٖ ؕ وَ مَنۡ یَّعۡصِ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ فَاِنَّ لَهٗ نَارَ جَهَنَّمَ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا
অনুবাদ: কেবল আল্লাহর বাণী ও তাঁর রিসালাত পৌঁছানোই দায়িত্ব। আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে অমান্য করে, তার জন্য রয়েছে জাহান্নামের আগুন। তাতে তারা চিরস্থায়ী হবে।
(আল-জ্বিন আয়াত: ২৩)

70 ৭০
فِیۡهِنَّ خَیۡرٰتٌ حِسَانٌ
অনুবাদ: সেই জান্নাতসমূহে থাকবে উত্তম চরিত্রবতী অনিন্দ্য সুন্দরীগণ।
(আর-রাহমান আয়াত: ৭০)

82 ৮২
وَ تَجۡعَلُوۡنَ رِزۡقَکُمۡ اَنَّکُمۡ تُکَذِّبُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা তোমাদের রিয্ক বানিয়ে নিয়েছ যে, তোমরা মিথ্যা আরোপ করবে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৮২)

25 ২৫
اَلَّا یَسۡجُدُوۡا لِلّٰهِ الَّذِیۡ یُخۡرِجُ الۡخَبۡءَ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ یَعۡلَمُ مَا تُخۡفُوۡنَ وَ مَا تُعۡلِنُوۡنَ
অনুবাদ: যাতে তারা আল্লাহকে সিজদা না করে, যিনি আসমান ও যমীনের লুকায়িত বস্তুকে বের করেন। আর তোমরা যা গোপন কর এবং তোমরা যা প্রকাশ কর তিনি সবই জানেন।
(আন-নামাল আয়াত: ২৫)

51 ৫১
فَرَّتۡ مِنۡ قَسۡوَرَۃٍ
অনুবাদ: যারা সিংহের ভয়ে পলায়ন করেছে।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৫১)

101 ১০১
وَ کَیۡفَ تَکۡفُرُوۡنَ وَ اَنۡتُمۡ تُتۡلٰی عَلَیۡکُمۡ اٰیٰتُ اللّٰهِ وَ فِیۡکُمۡ رَسُوۡلُهٗ ؕ وَ مَنۡ یَّعۡتَصِمۡ بِاللّٰهِ فَقَدۡ هُدِیَ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: আর কিভাবে তোমরা কুফরী কর, অথচ তোমাদের কাছে আল্লাহর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হচ্ছে এবং তোমাদের মধ্যে রয়েছে তাঁর রাসূল। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে ধারণ করবে তাকে অবশ্যই সরল পথের দিশা দেয়া হবে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১০১)

13 ১৩
وَ اِذَا ذُکِّرُوۡا لَا یَذۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয়া হয় তখন তারা স্মরণ করে না।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৩)

61 ৬১
وَ اِذَا جَآءُوۡکُمۡ قَالُوۡۤا اٰمَنَّا وَ قَدۡ دَّخَلُوۡا بِالۡکُفۡرِ وَ هُمۡ قَدۡ خَرَجُوۡا بِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ اَعۡلَمُ بِمَا کَانُوۡا یَکۡتُمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তারা তোমাদের নিকট আসে, তখন বলে, ‘আমরা ঈমান এনেছি’। অথচ অবশ্যই তারা কুফরী নিয়ে প্রবেশ করেছে এবং তারা তা নিয়েই বেরিয়ে গেছে। আর আল্লাহ সে সম্পর্কে অধিক জ্ঞাত, যা তারা গোপন করত।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৬১)

17 ১৭
کَلَّا بَلۡ لَّا تُکۡرِمُوۡنَ الۡیَتِیۡمَ
অনুবাদ: কখনো নয়, বরং তোমরা ইয়াতীমদের দয়া-অনুগ্রহ প্রদর্শন কর না।
(আল-ফাজর আয়াত: ১৭)

41 ৪১
وَ اَصۡحٰبُ الشِّمَالِ ۬ۙ مَاۤ اَصۡحٰبُ الشِّمَالِ
অনুবাদ: আর বাম দিকের দল, কত হতভাগ্য বাম দিকের দল!
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৪১)

18 ১৮
قَالُوۡا سُبۡحٰنَکَ مَا کَانَ یَنۡۢبَغِیۡ لَنَاۤ اَنۡ نَّتَّخِذَ مِنۡ دُوۡنِکَ مِنۡ اَوۡلِیَآءَ وَ لٰکِنۡ مَّتَّعۡتَهُمۡ وَ اٰبَآءَهُمۡ حَتّٰی نَسُوا الذِّکۡرَ ۚ وَ کَانُوۡا قَوۡمًۢا بُوۡرًا
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘আপনি পবিত্র মহান! আপনি ছাড়া অন্য কাউকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করা আমাদের উচিত নয়, বরং আপনি তাদেরকে ও তাদের পিতৃপুরুষদেরকে ভোগসম্ভার দিয়েছেন, অবশেষে আপনার স্মরণকে তারা ভুলে গিয়েছিল এবং ধ্বংসপ্রাপ্ত কওমে পরিণত হয়েছিল।’
(আল-ফুরকান আয়াত: ১৮)

58 ৫৮
وَ اِنۡ مِّنۡ قَرۡیَۃٍ اِلَّا نَحۡنُ مُهۡلِکُوۡهَا قَبۡلَ یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ اَوۡ مُعَذِّبُوۡهَا عَذَابًا شَدِیۡدًا ؕ کَانَ ذٰلِکَ فِی الۡکِتٰبِ مَسۡطُوۡرًا
অনুবাদ: আর এমন কোন জনপদ নেই, যা আমি কিয়ামতের দিনের পূর্বে ধ্বংস করব না অথবা যাকে কঠোর আযাব দেব না; এটা তো কিতাবে লিখিত আছে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৫৮)

2 ২
فَالۡحٰمِلٰتِ وِقۡرًا ۙ
অনুবাদ: অতঃপর, পানির বোঝা বহনকারী মেঘমালার,
(আয-যারিয়াত আয়াত: ২)

105 ১০৫
کَذَّبَتۡ قَوۡمُ نُوۡحِۣ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: নূহ-এর কওম রাসূলদেরকে অস্বীকার করেছিল।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১০৫)

34 ৩৪
فَاِذَا جَآءَتِ الطَّآمَّۃُ الۡکُبۡرٰی
অনুবাদ: অতঃপর যখন মহাপ্রলয় আসবে।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৩৪)

28 ২৮
عَیۡنًا یَّشۡرَبُ بِهَا الۡمُقَرَّبُوۡنَ
অনুবাদ: তা এক প্রস্রবণ, যা থেকে নৈকট্যপ্রাপ্তরা পান করবে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ২৮)

7 ৭
وَ قَالُوۡا مَالِ هٰذَا الرَّسُوۡلِ یَاۡکُلُ الطَّعَامَ وَ یَمۡشِیۡ فِی الۡاَسۡوَاقِ ؕ لَوۡ لَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡهِ مَلَکٌ فَیَکُوۡنَ مَعَهٗ نَذِیۡرًا
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘এ রাসূলের কী হল, সে আহার করে এবং হাটে-বাজারে চলাফেরা করে; তার কাছে একজন ফেরেশতা পাঠানো হল না কেন, যে তাঁর সাথে সতর্ককারী হত’?
(আল-ফুরকান আয়াত: ৭)

89 ৮৯
قَالَ هَلۡ عَلِمۡتُمۡ مَّا فَعَلۡتُمۡ بِیُوۡسُفَ وَ اَخِیۡهِ اِذۡ اَنۡتُمۡ جٰهِلُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তোমাদের জানা আছে কি, ইউসুফ ও তার ভাইয়ের সাথে তোমরা কিরূপ আচরণ করেছিলে, যখন তোমরা অজ্ঞ ছিলে’?
(ইউসুফ আয়াত: ৮৯)

39 ৩৯
فَاِنۡ کَانَ لَکُمۡ کَیۡدٌ فَکِیۡدُوۡنِ
অনুবাদ: তোমাদের কোন কৌশল থাকলে আমার বিরুদ্ধে প্রয়োগ কর।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৩৯)

35 ৩৫
وَ قُلۡنَا یٰۤاٰدَمُ اسۡکُنۡ اَنۡتَ وَ زَوۡجُکَ الۡجَنَّۃَ وَ کُلَا مِنۡهَا رَغَدًا حَیۡثُ شِئۡتُمَا ۪ وَ لَا تَقۡرَبَا هٰذِهِ الشَّجَرَۃَ فَتَکُوۡنَا مِنَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি বললাম, ‘হে আদম, তুমি ও তোমার স্ত্রী জান্নাতে বসবাস কর এবং তা থেকে আহার কর স্বাচ্ছন্দ্যে, তোমাদের ইচ্ছানুযায়ী এবং এই গাছটির নিকটবর্তী হয়ো না, তাহলে তোমরা যালিমদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ৩৫)

92 ৯২
وَ هٰذَا کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ مُبٰرَکٌ مُّصَدِّقُ الَّذِیۡ بَیۡنَ یَدَیۡهِ وَ لِتُنۡذِرَ اُمَّ الۡقُرٰی وَ مَنۡ حَوۡلَهَا ؕ وَ الَّذِیۡنَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ یُؤۡمِنُوۡنَ بِهٖ وَ هُمۡ عَلٰی صَلَاتِهِمۡ یُحَافِظُوۡنَ
অনুবাদ: আর এটি একটি কিতাব, আমি তা নাযিল করেছি, বরকতময়, যা তাদের সামনে আছে তার সত্যায়নকারী। আর যাতে তুমি সতর্ক কর উম্মুল কুরা (মক্কা) ও তার আশ-পাশে যারা আছে তাদেরকে। আর যারা আখেরাতের প্রতি ঈমান রাখে তারা এ কিতাবের প্রতি ঈমান আনে এবং তারা তাদের সালাতের উপর যত্নবান থাকে।
(আল-আনআম আয়াত: ৯২)

20 ২০
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ وَ لَا تَوَلَّوۡا عَنۡهُ وَ اَنۡتُمۡ تَسۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য কর এবং তার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না, অথচ তোমরা শুনছ।
(আল-আনফাল আয়াত: ২০)

31 ৩১
وَ لَاۤ اَقُوۡلُ لَکُمۡ عِنۡدِیۡ خَزَآئِنُ اللّٰهِ وَ لَاۤ اَعۡلَمُ الۡغَیۡبَ وَ لَاۤ اَقُوۡلُ اِنِّیۡ مَلَکٌ وَّ لَاۤ اَقُوۡلُ لِلَّذِیۡنَ تَزۡدَرِیۡۤ اَعۡیُنُکُمۡ لَنۡ یُّؤۡتِیَهُمُ اللّٰهُ خَیۡرًا ؕ اَللّٰهُ اَعۡلَمُ بِمَا فِیۡۤ اَنۡفُسِهِمۡ ۚۖ اِنِّیۡۤ اِذًا لَّمِنَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমি তোমাদের বলছি না যে, ‘আমার কাছে আল্লাহর ভান্ডারসমূহ আছে’ এবং না আমি গায়েব জানি আর আমি এও বলছি না যে, ‘আমি ফেরেশতা’। তোমাদের চোখে যারা হীন, তাদের সম্পর্কে আমি বলছি না যে, ‘আল্লাহ তাদেরকে কখনো কোন কল্যাণ দান করবেন না’। তাদের অন্তরে যা আছে, সে সম্পর্কে আল্লাহ অধিক অবগত। (যদি এরূপ উক্তি করি) তাহলে নিশ্চয় আমি যালিমদের অন্তর্ভুক্ত হব’।
(হূদ আয়াত: ৩১)

65 ৬৫
هُوَ الۡحَیُّ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ فَادۡعُوۡهُ مُخۡلِصِیۡنَ لَهُ الدِّیۡنَ ؕ اَلۡحَمۡدُ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি চিরঞ্জীব, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। সুতরাং তোমরা দীনকে তাঁর জন্য একনিষ্ঠ করে তাঁকে ডাক। সকল প্রশংসা আল্লাহর যিনি সৃষ্টিকুলের রব।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৬৫)

49 ৪৯
قَالَ فَمَنۡ رَّبُّکُمَا یٰمُوۡسٰی
অনুবাদ: ফির‘আউন বলল, ‘হে মূসা, তাহলে কে তোমাদের রব’?
(ত্ব-হা আয়াত: ৪৯)

230 ২৩০
فَاِنۡ طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهٗ مِنۡۢ بَعۡدُ حَتّٰی تَنۡکِحَ زَوۡجًا غَیۡرَهٗ ؕ فَاِنۡ طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡهِمَاۤ اَنۡ یَّتَرَاجَعَاۤ اِنۡ ظَنَّاۤ اَنۡ یُّقِیۡمَا حُدُوۡدَ اللّٰهِ ؕ وَ تِلۡکَ حُدُوۡدُ اللّٰهِ یُبَیِّنُهَا لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব যদি সে তাকে তালাক দেয় তাহলে সে পুরুষের জন্য হালাল হবে না যতক্ষণ পর্যন্ত ভিন্ন একজন স্বামী সে গ্রহণ না করে। অতঃপর সে (স্বামী) যদি তাকে তালাক দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের অপরাধ হবে না যে, তারা একে অপরের নিকট ফিরে আসবে, যদি দৃঢ় ধারণা রাখে যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা কায়েম রাখতে পারবে। আর এটা আল্লাহর সীমারেখা, তিনি তা এমন সম্প্রদায়ের জন্য স্পষ্ট করে দেন, যারা জানে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৩০)

28 ২৮
قَالَ لَا تَخۡتَصِمُوۡا لَدَیَّ وَ قَدۡ قَدَّمۡتُ اِلَیۡکُمۡ بِالۡوَعِیۡدِ
অনুবাদ: আল্লাহ বলবেন, ‘তোমরা আমার কাছে বাক-বিতন্ডা করো না। অবশ্যই আমি পূর্বেই তোমাদেরকে সতর্ক করে দিয়েছিলাম’।
(কাফ আয়াত: ২৮)

14 ১৪
عِنۡدَ سِدۡرَۃِ الۡمُنۡتَهٰی
অনুবাদ: সিদরাতুল মুনতাহার* নিকট।
(আন-নাজম আয়াত: ১৪)

47 ৪৭
اَوۡ یَاۡخُذَهُمۡ عَلٰی تَخَوُّفٍ ؕ فَاِنَّ رَبَّکُمۡ لَرَءُوۡفٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: কিংবা তিনি তাদেরকে ভীত অবস্থায় পাকড়াও করবেন না? নিশ্চয় তোমাদের রব অতিশয় দয়াশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নাহাল আয়াত: ৪৭)

4 ৪
وَ اٰتُوا النِّسَآءَ صَدُقٰتِهِنَّ نِحۡلَۃً ؕ فَاِنۡ طِبۡنَ لَکُمۡ عَنۡ شَیۡءٍ مِّنۡهُ نَفۡسًا فَکُلُوۡهُ هَنِیۡٓــًٔا مَّرِیۡٓــًٔا
অনুবাদ: আর তোমরা নারীদেরকে সন্তুষ্টচিত্তে তাদের মোহর দিয়ে দাও, অতঃপর যদি তারা তোমাদের জন্য তা থেকে খুশি হয়ে কিছু ছাড় দেয়, তাহলে তোমরা তা সানন্দে তৃপ্তিসহকারে খাও।
(আন-নিসা আয়াত: ৪)

41 ৪১
وَ اصۡطَنَعۡتُکَ لِنَفۡسِیۡ
অনুবাদ: এবং আমি তোমাকে আমার নিজের জন্য মনোনীত করেছি।
(ত্ব-হা আয়াত: ৪১)

1 ১
قُلۡ اَعُوۡذُ بِرَبِّ الۡفَلَقِ
অনুবাদ: বল, ‘আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঊষার রবের কাছে,
(আল-ফালাক আয়াত: ১)

55 ৫৫
مِنۡهَا خَلَقۡنٰکُمۡ وَ فِیۡهَا نُعِیۡدُکُمۡ وَ مِنۡهَا نُخۡرِجُکُمۡ تَارَۃً اُخۡرٰی
অনুবাদ: মাটি থেকেই আমি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি, মাটিতেই আমি তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেব এবং মাটি থেকেই তোমাদেরকে পুনরায় বের করে আনব।
(ত্ব-হা আয়াত: ৫৫)

32 ৩২
فَذٰلِکُمُ اللّٰهُ رَبُّکُمُ الۡحَقُّ ۚ فَمَا ذَا بَعۡدَ الۡحَقِّ اِلَّا الضَّلٰلُ ۚۖ فَاَنّٰی تُصۡرَفُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব, তিনিই আল্লাহ, তোমাদের প্রকৃত রব। অতঃপর সত্যের পর ভ্রষ্টতা ছাড়া কী থাকে? অতএব কোথায় তোমাদেরকে ঘুরানো হচ্ছে?
(ইউনুস আয়াত: ৩২)

92 ৯২
فَالۡیَوۡمَ نُنَجِّیۡکَ بِبَدَنِکَ لِتَکُوۡنَ لِمَنۡ خَلۡفَکَ اٰیَۃً ؕ وَ اِنَّ کَثِیۡرًا مِّنَ النَّاسِ عَنۡ اٰیٰتِنَا لَغٰفِلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘সুতরাং আজ আমি তোমার দেহটি রক্ষা করব, যাতে তুমি তোমার পরবর্তীদের জন্য নিদর্শন হয়ে থাক। আর নিশ্চয় অনেক মানুষ আমার নিদর্শনসমূহের ব্যাপারে গাফেল’।
(ইউনুস আয়াত: ৯২)

15 ১৫
فَلِذٰلِکَ فَادۡعُ ۚ وَ اسۡتَقِمۡ کَمَاۤ اُمِرۡتَ ۚ وَ لَا تَتَّبِعۡ اَهۡوَآءَهُمۡ ۚ وَ قُلۡ اٰمَنۡتُ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ مِنۡ کِتٰبٍ ۚ وَ اُمِرۡتُ لِاَعۡدِلَ بَیۡنَکُمۡ ؕ اَللّٰهُ رَبُّنَا وَ رَبُّکُمۡ ؕ لَنَاۤ اَعۡمَالُنَا وَ لَکُمۡ اَعۡمَالُکُمۡ ؕ لَا حُجَّۃَ بَیۡنَنَا وَ بَیۡنَکُمۡ ؕ اَللّٰهُ یَجۡمَعُ بَیۡنَنَا ۚ وَ اِلَیۡهِ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: এ কারণে তুমি আহবান কর এবং দৃঢ় থাক যেমন তুমি আদিষ্ট হয়েছ। আর তুমি তাদের খেয়াল-খুশির অনুসরণ করো না এবং বল, ‘আল্লাহ যে কিতাব নাযিল করেছেন আমি তাতে ঈমান এনেছি এবং তোমাদের মধ্যে ন্যায়বিচার করতে আমি আদিষ্ট হয়েছি। আল্লাহ আমাদের রব এবং তোমাদের রব। আমাদের কর্ম আমাদের এবং তোমাদের কর্ম তোমাদের; আমাদের ও তোমাদের মধ্যে কোন বিবাদ-বিসম্বাদ নেই; আল্লাহ আমাদেরকে একত্র করবেন এবং প্রত্যাবর্তন তাঁরই কাছে’।
(আশ-শূরা আয়াত: ১৫)

27 ২৭
یٰۤاَیَّتُهَا النَّفۡسُ الۡمُطۡمَئِنَّۃُ
অনুবাদ: হে প্রশান্ত আত্মা!
(আল-ফাজর আয়াত: ২৭)

46 ৪৬
وَ قَدۡ مَکَرُوۡا مَکۡرَهُمۡ وَ عِنۡدَ اللّٰهِ مَکۡرُهُمۡ ؕ وَ اِنۡ کَانَ مَکۡرُهُمۡ لِتَزُوۡلَ مِنۡهُ الۡجِبَالُ
অনুবাদ: আর তারা তাদের ষড়যন্ত্র করেছিল, আর আল্লাহর কাছেই তাদের ষড়যন্ত্র, যদিও তাদের ষড়যন্ত্র এমন ছিল যা দ্বারা পাহাড় অপসারিত হয়ে যায়।
(ইবরাহীম আয়াত: ৪৬)

69 ৬৯
ثُمَّ لَنَنۡزِعَنَّ مِنۡ کُلِّ شِیۡعَۃٍ اَیُّهُمۡ اَشَدُّ عَلَی الرَّحۡمٰنِ عِتِیًّا
অনুবাদ: তারপর প্রত্যেক দল থেকে পরম করুণাময়ের বিরুদ্ধে সর্বাধিক অবাধ্যকে আমি টেনে বের করবই।
(মারইয়াম আয়াত: ৬৯)

21 ২১
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اعۡبُدُوۡا رَبَّکُمُ الَّذِیۡ خَلَقَکُمۡ وَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: হে মানুষ, তোমরা তোমাদের রবের ইবাদাত কর, যিনি সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে এবং তোমাদের পূর্বে যারা ছিল তাদেরকে, যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর।
(আল-বাকারা আয়াত: ২১)

153 ১৫৩
قَالُوۡۤا اِنَّمَاۤ اَنۡتَ مِنَ الۡمُسَحَّرِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমিতো যাদুগ্রস্তদের একজন।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৫৩)

4 ৪
وَّ امۡرَاَتُهٗ ؕ حَمَّالَۃَ الۡحَطَبِ
অনুবাদ: আর তার স্ত্রী লাকড়ি বহনকারী,
(লাহাব আয়াত: ৪)

136 ১৩৬
اُولٰٓئِکَ جَزَآؤُهُمۡ مَّغۡفِرَۃٌ مِّنۡ رَّبِّهِمۡ وَ جَنّٰتٌ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ وَ نِعۡمَ اَجۡرُ الۡعٰمِلِیۡنَ
অনুবাদ: এরাই তারা, যাদের প্রতিদান তাদের রবের পক্ষ থেকে মাগফিরাত ও জান্নাতসমূহ যার তলদেশে প্রবাহিত রয়েছে নহরসমূহ। সেখানে তারা স্থায়ী হবে। আর আমলকারীদের প্রতিদান কতই না উত্তম!
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৩৬)

39 ৩৯
فَسَوۡفَ تَعۡلَمُوۡنَ ۙ مَنۡ یَّاۡتِیۡهِ عَذَابٌ یُّخۡزِیۡهِ وَ یَحِلُّ عَلَیۡهِ عَذَابٌ مُّقِیۡمٌ
অনুবাদ: অতএব, শীঘ্রই তোমরা জানতে পারবে, কার উপর সে আযাব আসবে যা তাকে লাঞ্ছিত করবে এবং কার উপর আপতিত হবে স্থায়ী আযাব।
(হূদ আয়াত: ৩৯)

29 ২৯
اَلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ طُوۡبٰی لَهُمۡ وَ حُسۡنُ مَاٰبٍ
অনুবাদ: ‘যারা ঈমান আনে এবং নেক আমল করে, তাদের জন্য রয়েছে স্বাচ্ছন্দ ও সুন্দর প্রত্যাবর্তনস্থল’।
(আর-রাদ আয়াত: ২৯)

41 ৪১
فَلَمَّا جَآءَ السَّحَرَۃُ قَالُوۡا لِفِرۡعَوۡنَ اَئِنَّ لَنَا لَاَجۡرًا اِنۡ کُنَّا نَحۡنُ الۡغٰلِبِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন যাদুকররা আসল,তারা ফির‘আউনকে বলল,‘যদি আমরাই বিজয়ী হই, তবে আমাদের জন্য কি সত্যিই পুরস্কার আছে?’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৪১)

69 ৬৯
ثُمَّ کُلِیۡ مِنۡ کُلِّ الثَّمَرٰتِ فَاسۡلُکِیۡ سُبُلَ رَبِّکِ ذُلُلًا ؕ یَخۡرُجُ مِنۡۢ بُطُوۡنِهَا شَرَابٌ مُّخۡتَلِفٌ اَلۡوَانُهٗ فِیۡهِ شِفَآءٌ لِّلنَّاسِ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لِّقَوۡمٍ یَّتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তুমি প্রত্যেক ফল থেকে আহার কর এবং তুমি তোমার রবের সহজ পথে চল। তার পেট থেকে এমন পানীয় বের হয়, যার রং ভিন্ন ভিন্ন, যাতে রয়েছে মানুষের জন্য রোগ নিরাময়। নিশ্চয় এতে নিদর্শন রয়েছে সে কওমের জন্য, যারা চিন্তা করে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৬৯)

80 ৮০
وَ لُوۡطًا اِذۡ قَالَ لِقَوۡمِهٖۤ اَتَاۡتُوۡنَ الۡفَاحِشَۃَ مَا سَبَقَکُمۡ بِهَا مِنۡ اَحَدٍ مِّنَ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর (প্রেরণ করেছি) লূতকে। যখন সে তার কওমকে বলল, ‘তোমরা কি এমন অশ্লীল কাজ করছ, যা তোমাদের পূর্বে সৃষ্টিকুলের কেউ করেনি’?
(আল-আরাফ আয়াত: ৮০)

11 ১১
قُلۡ سِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ ثُمَّ انۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা যমীনে ভ্রমণ কর তারপর দেখ, অস্বীকারকারীদের পরিণাম কেমন হয়েছে।’
(আল-আনআম আয়াত: ১১)

8 ৮
فَاِذَا نُقِرَ فِی النَّاقُوۡرِ
অনুবাদ: অতঃপর যখন শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে,
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৮)

155 ১৫৫
فَبِمَا نَقۡضِهِمۡ مِّیۡثَاقَهُمۡ وَ کُفۡرِهِمۡ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ وَ قَتۡلِهِمُ الۡاَنۡۢبِیَآءَ بِغَیۡرِ حَقٍّ وَّ قَوۡلِهِمۡ قُلُوۡبُنَا غُلۡفٌ ؕ بَلۡ طَبَعَ اللّٰهُ عَلَیۡهَا بِکُفۡرِهِمۡ فَلَا یُؤۡمِنُوۡنَ اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: অতঃপর (তাদের শাস্তি দেয়া হয়েছিল) তাদের অঙ্গীকার ভঙ্গ, আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করা, অন্যায়ভাবে নবীগণকে হত্যা করা এবং এ কথা বলার কারণে যে, ‘আমাদের অন্তরসমূহ আচ্ছাদিত’। বরং আল্লাহ তাদের কুফরীর কারণে অন্তরের উপর মোহর এঁটে দিয়েছিলেন। সুতরাং স্বল্পসংখ্যক ছাড়া তারা ঈমান আনবে না।
(আন-নিসা আয়াত: ১৫৫)

37 ৩৭
رَّبِّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا بَیۡنَهُمَا الرَّحۡمٰنِ لَا یَمۡلِکُوۡنَ مِنۡهُ خِطَابًا
অনুবাদ: যিনি আসমানসমূহ, যমীন ও এতদোভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছুর রব, পরম করুণাময়। তারা তাঁর সামনে কথা বলার সামর্থ্য রাখবে না।
(আন-নাবা আয়াত: ৩৭)

47 ৪৭
وَ اِذَا صُرِفَتۡ اَبۡصَارُهُمۡ تِلۡقَآءَ اَصۡحٰبِ النَّارِ ۙ قَالُوۡا رَبَّنَا لَا تَجۡعَلۡنَا مَعَ الۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদের দৃষ্টিকে আগুনের অধিবাসীদের প্রতি ফেরানো হবে, তখন তারা বলবে, ‘হে আমাদের রব, আমাদেরকে যালিম কওমের অন্তর্ভুক্ত করবেন না’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৪৭)

11 ১১
قَالُوۡا یٰۤاَبَانَا مَا لَکَ لَا تَاۡمَنَّا عَلٰی یُوۡسُفَ وَ اِنَّا لَهٗ لَنٰصِحُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে আমাদের পিতা, কী হল আপনার, ইউসুফের ব্যাপারে আপনি আমাদেরকে নিরাপদ মনে করছেন না, অথচ আমরাই তার হিতাকাঙ্ক্ষী’?
(ইউসুফ আয়াত: ১১)

4 ৪
الَّذِیۡنَ یُقِیۡمُوۡنَ الصَّلٰوۃَ وَ یُؤۡتُوۡنَ الزَّکٰوۃَ وَ هُمۡ بِالۡاٰخِرَۃِ هُمۡ یُوۡقِنُوۡنَ ؕ
অনুবাদ: যারা সালাত কায়েম করে এবং যাকাত দেয়, আর তারাই আখিরাতে দৃঢ় বিশ্বাস পোষণ করে;
(লুকমান আয়াত: ৪)

23 ২৩
مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ رِجَالٌ صَدَقُوۡا مَا عَاهَدُوا اللّٰهَ عَلَیۡهِ ۚ فَمِنۡهُمۡ مَّنۡ قَضٰی نَحۡبَهٗ وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ یَّنۡتَظِرُ ۫ۖ وَ مَا بَدَّلُوۡا تَبۡدِیۡلًا
অনুবাদ: মুমিনদের মধ্যে কিছু লোক রয়েছে যারা আল্লাহর সাথে কৃত তাদের প্রতিশ্রুতি সত্যে বাস্তবায়ন করেছে। তাদের কেউ কেউ [যুদ্ধে শাহাদাত বরণ করে] তার দায়িত্ব পূর্ণ করেছে, আবার কেউ কেউ [শাহাদাত বরণের] প্রতীক্ষায় রয়েছে। তারা (প্রতিশ্রুতিতে) কোন পরিবর্তনই করেনি।
(আল-আহযাব আয়াত: ২৩)

91 ৯১
الَّذِیۡنَ جَعَلُوا الۡقُرۡاٰنَ عِضِیۡنَ
অনুবাদ: যারা কুরআনকে বিভিন্ন অংশে ভাগ করেছিল।*
(আল-হিজর আয়াত: ৯১)

42 ৪২
یَّوۡمَ یَسۡمَعُوۡنَ الصَّیۡحَۃَ بِالۡحَقِّ ؕ ذٰلِکَ یَوۡمُ الۡخُرُوۡجِ
অনুবাদ: সেদিন তারা সত্যিসত্যিই মহাচিৎকার শুনবে। সেটিই উত্থিত হবার দিন।
(কাফ আয়াত: ৪২)

8 ৮
اِنَّ اِلٰی رَبِّکَ الرُّجۡعٰی
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার রবের দিকেই প্রত্যাবর্তন।
(আল-আলাক আয়াত: ৮)

1 ১
قُلۡ اَعُوۡذُ بِرَبِّ النَّاسِ
অনুবাদ: বল, ‘আমি আশ্রয় চাই মানুষের রব,
(আন-নাস আয়াত: ১)

13 ১৩
وَّ اَنَّا لَمَّا سَمِعۡنَا الۡهُدٰۤی اٰمَنَّا بِهٖ ؕ فَمَنۡ یُّؤۡمِنۡۢ بِرَبِّهٖ فَلَا یَخَافُ بَخۡسًا وَّ لَا رَهَقًا
অনুবাদ: ‘আর নিশ্চয় আমরা যখন হিদায়াতের বাণী শুনলাম, তখন তার প্রতি ঈমান আনলাম। আর যে তার রবের প্রতি ঈমান আনে, সে না কোন ক্ষতির আশংকা করবে এবং না কোন অন্যায়ের’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ১৩)

6 ৬
اِلَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ فَلَهُمۡ اَجۡرٌ غَیۡرُ مَمۡنُوۡنٍ
অনুবাদ: তবে যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকর্ম করেছে, তাদের জন্য রয়েছে নিরবচ্ছিন্ন পুরস্কার।
(আত-ত্বীন আয়াত: ৬)

53 ৫৩
ذٰلِکَ بِاَنَّ اللّٰهَ لَمۡ یَکُ مُغَیِّرًا نِّعۡمَۃً اَنۡعَمَهَا عَلٰی قَوۡمٍ حَتّٰی یُغَیِّرُوۡا مَا بِاَنۡفُسِهِمۡ ۙ وَ اَنَّ اللّٰهَ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তা এ জন্য যে, আল্লাহ কোন নিআমতের পরিবর্তনকারী নন, যা তিনি কোন কওমকে দিয়েছেন, যতক্ষণ না তারা পরিবর্তন করে তাদের নিজদের মধ্যে যা আছে। আর নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আল-আনফাল আয়াত: ৫৩)

59 ৫৯
وَ اِذَا بَلَغَ الۡاَطۡفَالُ مِنۡکُمُ الۡحُلُمَ فَلۡیَسۡتَاۡذِنُوۡا کَمَا اسۡتَاۡذَنَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمۡ اٰیٰتِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তোমাদের সন্তান-সন্ততি যখন প্রাপ্তবয়স্ক হয়, তখন তারাও যেন অনুমতি চায় যেমনিভাবে তাদের অগ্রজরা অনুমতি চাইত। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বর্ণনা করেন। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নূর আয়াত: ৫৯)

61 ৬১
وَّ اَنِ اعۡبُدُوۡنِیۡ ؕؔ هٰذَا صِرَاطٌ مُّسۡتَقِیۡمٌ
অনুবাদ: আর আমারই ইবাদাত কর। এটিই সরল পথ।
(ইয়াসীন আয়াত: ৬১)

17 ১৭
فَمَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنِ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا اَوۡ کَذَّبَ بِاٰیٰتِهٖ ؕ اِنَّهٗ لَا یُفۡلِحُ الۡمُجۡرِمُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব যে আল্লাহর উপর মিথ্যা রটনা করে অথবা তাঁর আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলে, তার চেয়ে বড় যালিম কে ? নিশ্চয় অপরাধীরা সফল হবে না।
(ইউনুস আয়াত: ১৭)

80 ৮০
الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمۡ مِّنَ الشَّجَرِ الۡاَخۡضَرِ نَارًا فَاِذَاۤ اَنۡتُمۡ مِّنۡهُ تُوۡقِدُوۡنَ
অনুবাদ: যিনি সবুজ বৃক্ষ থেকে তোমাদের জন্য আগুন তৈরী করেছেন। ফলে তা থেকে তোমরা আগুন জ্বালাও।
(ইয়াসীন আয়াত: ৮০)

16 ১৬
وَ مَا هُمۡ عَنۡهَا بِغَآئِبِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা সেখান থেকে অনুপস্থিত থাকতে পারবে না।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ১৬)

44 ৪৪
وَ قِیۡلَ یٰۤاَرۡضُ ابۡلَعِیۡ مَآءَکِ وَ یٰسَمَآءُ اَقۡلِعِیۡ وَ غِیۡضَ الۡمَآءُ وَ قُضِیَ الۡاَمۡرُ وَ اسۡتَوَتۡ عَلَی الۡجُوۡدِیِّ وَ قِیۡلَ بُعۡدًا لِّلۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর বলা হল, ‘হে যমীন, তুমি তোমার পানি চুষে নাও, আর হে আসমান, বিরত হও’। অতঃপর পানি কমে গেল এবং (আল্লাহর) সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হল, আর নৌকা জুদী পর্বতের উপর উঠল এবং ঘোষণা করা হল, ‘ধ্বংস যালিম কওমের জন্য’।
(হূদ আয়াত: ৪৪)

2 ২
لَیۡسَ لِوَقۡعَتِهَا کَاذِبَۃٌ ۘ
অনুবাদ: তার সংঘটনের কোনই অস্বীকারকারী থাকবে না।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ২)

33 ৩৩
اَفَمَنۡ هُوَ قَآئِمٌ عَلٰی کُلِّ نَفۡسٍۭ بِمَا کَسَبَتۡ ۚ وَ جَعَلُوۡا لِلّٰهِ شُرَکَآءَ ؕ قُلۡ سَمُّوۡهُمۡ ؕ اَمۡ تُنَبِّـُٔوۡنَهٗ بِمَا لَا یَعۡلَمُ فِی الۡاَرۡضِ اَمۡ بِظَاهِرٍ مِّنَ الۡقَوۡلِ ؕ بَلۡ زُیِّنَ لِلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مَکۡرُهُمۡ وَ صُدُّوۡا عَنِ السَّبِیۡلِ ؕ وَ مَنۡ یُّضۡلِلِ اللّٰهُ فَمَا لَهٗ مِنۡ هَادٍ
অনুবাদ: তবে কি প্রতিটি নাফ্স যা উপার্জন করে যিনি তার দায়িত্বশীল (তিনিই ইবাদাতের অধিক উপযুক্ত, নাকি এই শরীকগুলো?) এতদসত্ত্বেও তারা আল্লাহর সাথে অনেক শরীক সাব্যস্ত করেছে। বল, ‘তোমরা এদের পরিচয় দাও’। নাকি তোমরা তাকে যমীনের এমন কিছু জানাবে যে ব্যাপারে তিনি জানেন না? নাকি তোমরা ভাসাভাসা কথা বলছ? বরং যারা কুফরী করেছে তাদের নিকট তাদের ষড়যন্ত্রকে শোভিত করা হয়েছে এবং তারা সরল পথ হতে বাধা প্রদান করেছে। আর আল্লাহ যাকে পথহারা করেন, তার কোন হিদায়াতকারী নেই।
(আর-রাদ আয়াত: ৩৩)

23 ২৩
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا نُوۡحًا اِلٰی قَوۡمِهٖ فَقَالَ یٰقَوۡمِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ اِلٰهٍ غَیۡرُهٗ ؕ اَفَلَا تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি নূহকে তার কওমের নিকট প্রেরণ করেছিলাম। অতঃপর সে বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর। তিনি ছাড়া তোমাদের কোন ইলাহ নেই। তবুও কি তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করবে না’?
(আল-মুমিনুন আয়াত: ২৩)

123 ১২৩
قَالَ اهۡبِطَا مِنۡهَا جَمِیۡعًۢا بَعۡضُکُمۡ لِبَعۡضٍ عَدُوٌّ ۚ فَاِمَّا یَاۡتِیَنَّکُمۡ مِّنِّیۡ هُدًی ۬ۙ فَمَنِ اتَّبَعَ هُدَایَ فَلَا یَضِلُّ وَ لَا یَشۡقٰی
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘তোমরা উভয়েই জান্নাত হতে এক সাথে নেমে যাও। তোমরা একে অপরের শত্রু। অতঃপর যখন তোমাদের কাছে আমার পক্ষ থেকে হিদায়াত আসবে, তখন যে আমার হিদায়াতের অনুসরণ করবে সে বিপথগামী হবে না এবং দুর্ভাগাও হবে না’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১২৩)

5 ৫
فَقَدۡ کَذَّبُوۡا بِالۡحَقِّ لَمَّا جَآءَهُمۡ ؕ فَسَوۡفَ یَاۡتِیۡهِمۡ اَنۡۢبٰٓؤُا مَا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর অবশ্যই তারা সত্যকে অস্বীকার করেছে, যখন তা তাদের কাছে এসেছে। সুতরাং অচিরেই তাদের কাছে সে বিষয়ের সংবাদ আসবে যা নিয়ে তারা উপহাস করত।
(আল-আনআম আয়াত: ৫)

21 ২১
فَهُوَ فِیۡ عِیۡشَۃٍ رَّاضِیَۃٍ
অনুবাদ: সুতরাং সে সন্তোষজনক জীবনে থাকবে।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ২১)

29 ২৯
وَّ طَلۡحٍ مَّنۡضُوۡدٍ
অনুবাদ: আর কাঁদিপূর্ণ কলাগাছের নিচে,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ২৯)

82 ৮২
وَ سۡـَٔلِ الۡقَرۡیَۃَ الَّتِیۡ کُنَّا فِیۡهَا وَ الۡعِیۡرَ الَّتِیۡۤ اَقۡبَلۡنَا فِیۡهَا ؕ وَ اِنَّا لَصٰدِقُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর যে জনপদে আমরা ছিলাম তাকে জিজ্ঞাসা করুন এবং যে কাফেলার সাথে আমরা এসেছি তাদেরকেও, আর অবশ্যই আমরা সত্যবাদী’।
(ইউসুফ আয়াত: ৮২)

30 ৩০
قُلۡ اَرَءَیۡتُمۡ اِنۡ اَصۡبَحَ مَآؤُکُمۡ غَوۡرًا فَمَنۡ یَّاۡتِیۡکُمۡ بِمَآءٍ مَّعِیۡنٍ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি তোমাদের পানি ভূগর্ভে চলে যায়, তাহলে কে তোমাদেরকে বহমান পানি এনে দিবে’ ?
(আল-মুলক আয়াত: ৩০)

130 ১৩০
یٰمَعۡشَرَ الۡجِنِّ وَ الۡاِنۡسِ اَلَمۡ یَاۡتِکُمۡ رُسُلٌ مِّنۡکُمۡ یَقُصُّوۡنَ عَلَیۡکُمۡ اٰیٰتِیۡ وَ یُنۡذِرُوۡنَکُمۡ لِقَآءَ یَوۡمِکُمۡ هٰذَا ؕ قَالُوۡا شَهِدۡنَا عَلٰۤی اَنۡفُسِنَا وَ غَرَّتۡهُمُ الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا وَ شَهِدُوۡا عَلٰۤی اَنۡفُسِهِمۡ اَنَّهُمۡ کَانُوۡا کٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘হে জিন ও মানুষের দল, তোমাদের মধ্য থেকে কি তোমাদের নিকট রাসূলগণ আসেনি, যারা তোমাদের নিকট আমার আয়াতসমূহ বর্ণনা করত এবং তোমাদের এই দিনের সাক্ষাতের ব্যাপারে তোমাদেরকে সতর্ক করত?’ তারা বলবে, ‘আমরা আমাদের নিজদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলাম।’ আর দুনিয়ার জীবন তাদেরকে প্রতারিত করেছে এবং তারা নিজেদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে যে, তারা ছিল কাফির।
(আল-আনআম আয়াত: ১৩০)

93 ৯৩
عَمَّا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা যা করত, সে সম্পর্কে।
(আল-হিজর আয়াত: ৯৩)

20 ২০
اِلَّا ابۡتِغَآءَ وَجۡهِ رَبِّهِ الۡاَعۡلٰی
অনুবাদ: কেবল তার মহান রবের সন্তুষ্টির প্রত্যাশায়।
(আল-লাইল আয়াত: ২০)

13 ১৩
عُتُلٍّۭ بَعۡدَ ذٰلِکَ زَنِیۡمٍ
অনুবাদ: দুষ্ট প্রকৃতির, তারপর জারজ।
(আল-কলম আয়াত: ১৩)

10 ১০
لَا یَرۡقُبُوۡنَ فِیۡ مُؤۡمِنٍ اِلًّا وَّ لَا ذِمَّۃً ؕ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُعۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কোন মুমিনের ব্যাপারে আত্মীয়তা ও অঙ্গীকারের খেয়াল রাখে না। আর তারাই হল সীমালঙ্ঘনকারী।
(আত-তাওবা আয়াত: ১০)

33 ৩৩
هَلۡ یَنۡظُرُوۡنَ اِلَّاۤ اَنۡ تَاۡتِیَهُمُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ اَوۡ یَاۡتِیَ اَمۡرُ رَبِّکَ ؕ کَذٰلِکَ فَعَلَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ؕ وَ مَا ظَلَمَهُمُ اللّٰهُ وَ لٰکِنۡ کَانُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ یَظۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: তারা শুধু ফেরেশতা আসার অপেক্ষা করছে অথবা তোমার রবের সিদ্ধান্ত আসার। এমনি করেছিল তারা, যারা তাদের পূর্বে ছিল। আর আল্লাহ তাদের উপর যুলম করেননি, বরং তারাই নিজদের উপর যুলম করেছিল।
(আন-নাহাল আয়াত: ৩৩)

17 ১৭
لَقَدۡ کَفَرَ الَّذِیۡنَ قَالُوۡۤا اِنَّ اللّٰهَ هُوَ الۡمَسِیۡحُ ابۡنُ مَرۡیَمَ ؕ قُلۡ فَمَنۡ یَّمۡلِکُ مِنَ اللّٰهِ شَیۡئًا اِنۡ اَرَادَ اَنۡ یُّهۡلِکَ الۡمَسِیۡحَ ابۡنَ مَرۡیَمَ وَ اُمَّهٗ وَ مَنۡ فِی الۡاَرۡضِ جَمِیۡعًا ؕ وَ لِلّٰهِ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا بَیۡنَهُمَا ؕ یَخۡلُقُ مَا یَشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: অবশ্যই তারা কুফরী করেছে যারা বলে ‘নিশ্চয় মারইয়াম পুত্র মাসীহই আল্লাহ’। বল, যদি আল্লাহ ধ্বংস করতে চান মারইয়াম পুত্র মাসীহকে ও তার মাকে এবং যমীনে যারা আছে তাদের সকলকে ‘তাহলে কে আল্লাহর বিপক্ষে কোন কিছুর ক্ষমতা রাখে? আর আসমানসমূহ, যমীন ও তাদের মধ্যবর্তী যা রয়েছে, তার রাজত্ব আল্লাহর জন্যই। তিনি যা ইচ্ছা তা সৃষ্টি করেন এবং আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১৭)

12 ১২
فَقَضٰهُنَّ سَبۡعَ سَمٰوَاتٍ فِیۡ یَوۡمَیۡنِ وَ اَوۡحٰی فِیۡ کُلِّ سَمَآءٍ اَمۡرَهَا ؕ وَ زَیَّنَّا السَّمَآءَ الدُّنۡیَا بِمَصَابِیۡحَ ٭ۖ وَ حِفۡظًا ؕ ذٰلِکَ تَقۡدِیۡرُ الۡعَزِیۡزِ الۡعَلِیۡمِ
অনুবাদ: তারপর তিনি দু’দিনে আসমানসমূহকে সাত আসমানে পরিণত করলেন। আর প্রত্যেক আসমানে তার কার্যাবলী ওহীর মাধ্যমে জানিয়ে দিলেন। আর আমি নিকটবর্তী আসমানকে প্রদীপমালার দ্বারা সুসজ্জিত করেছি আর সুরক্ষিত করেছি। এ হল মহা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞের নির্ধারণ।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ১২)

89 ৮৯
فَقَالَ اِنِّیۡ سَقِیۡمٌ
অনুবাদ: তারপর বলল, ‘আমি তো অসুস্থ’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৮৯)

128 ১২৮
لَیۡسَ لَکَ مِنَ الۡاَمۡرِ شَیۡءٌ اَوۡ یَتُوۡبَ عَلَیۡهِمۡ اَوۡ یُعَذِّبَهُمۡ فَاِنَّهُمۡ ظٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: এ বিষয়ে তোমার কোন অধিকার নেই- হয়তো তিনি তাদেরকে ক্ষমা করবেন অথবা তিনি তাদেরকে আযাব দেবেন। কারণ নিশ্চয় তারা যালিম।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১২৮)

78 ৭৮
قَالَ اِنَّمَاۤ اُوۡتِیۡتُهٗ عَلٰی عِلۡمٍ عِنۡدِیۡ ؕ اَوَ لَمۡ یَعۡلَمۡ اَنَّ اللّٰهَ قَدۡ اَهۡلَکَ مِنۡ قَبۡلِهٖ مِنَ الۡقُرُوۡنِ مَنۡ هُوَ اَشَدُّ مِنۡهُ قُوَّۃً وَّ اَکۡثَرُ جَمۡعًا ؕ وَ لَا یُسۡـَٔلُ عَنۡ ذُنُوۡبِهِمُ الۡمُجۡرِمُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমি তো এই ধনভান্ডার প্রাপ্ত হয়েছি আমার কাছে থাকা জ্ঞান দ্বারা’। সে কি জানত না যে, আল্লাহ তার পূর্বে বহু প্রজন্মকে ধ্বংস করে দিয়েছেন, যারা ছিল তার থেকে শক্তিমত্তায় প্রবলতর এবং জনসংখ্যায় অধিক। আর অপরাধীদেরকে তাদের অপরাধ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে না।
(আল-কাসাস আয়াত: ৭৮)

195 ১৯৫
اَلَهُمۡ اَرۡجُلٌ یَّمۡشُوۡنَ بِهَاۤ ۫ اَمۡ لَهُمۡ اَیۡدٍ یَّبۡطِشُوۡنَ بِهَاۤ ۫ اَمۡ لَهُمۡ اَعۡیُنٌ یُّبۡصِرُوۡنَ بِهَاۤ ۫ اَمۡ لَهُمۡ اٰذَانٌ یَّسۡمَعُوۡنَ بِهَا ؕ قُلِ ادۡعُوۡا شُرَکَآءَکُمۡ ثُمَّ کِیۡدُوۡنِ فَلَا تُنۡظِرُوۡنِ
অনুবাদ: তাদের কি পা আছে যার সাহায্যে তারা চলে? বা তাদের কি হাত আছে যা দ্বারা তারা ধরে? বা তাদের কি চক্ষু আছে যার মাধ্যমে তারা দেখে? অথবা তাদের কি কান আছে যা দ্বারা তারা শুনে? বল, ‘তোমরা তোমাদের শরীকদের ডাক। তারপর আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কর এবং আমাকে অবকাশ দিয়ো না’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৯৫)

19 ১৯
وَ اللّٰهُ جَعَلَ لَکُمُ الۡاَرۡضَ بِسَاطًا
অনুবাদ: ‘আর আল্লাহ পৃথিবীকে তোমাদের জন্য বিস্তৃত করেছেন,
(নূহ আয়াত: ১৯)

65 ৬৫
فَاَسۡرِ بِاَهۡلِکَ بِقِطۡعٍ مِّنَ الَّیۡلِ وَ اتَّبِعۡ اَدۡبَارَهُمۡ وَ لَا یَلۡتَفِتۡ مِنۡکُمۡ اَحَدٌ وَّ امۡضُوۡا حَیۡثُ تُؤۡمَرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘সুতরাং তুমি তোমার পরিবার নিয়ে বেরিয়ে পড় রাতের একাংশে, আর তুমি তাদের পেছনে চল, আর তোমাদের কেউ পেছনে ফিরে তাকাবে না এবং যেভাবে তোমাদের নির্দেশ করা হয়েছে সেভাবেই চলতে থাকবে’।
(আল-হিজর আয়াত: ৬৫)

51 ৫১
اِنَّمَا کَانَ قَوۡلَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ اِذَا دُعُوۡۤا اِلَی اللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ لِیَحۡکُمَ بَیۡنَهُمۡ اَنۡ یَّقُوۡلُوۡا سَمِعۡنَا وَ اَطَعۡنَا ؕ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: মুমিনদেরকে যখন আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি এ মর্মে আহবান করা হয় যে, তিনি তাদের মধ্যে বিচার, মীমাংসা করবেন, তাদের কথা তো এই হয় যে, তখন তারা বলে: ‘আমরা শুনলাম ও আনুগত্য করলাম।’ আর তারাই সফলকাম।
(আন-নূর আয়াত: ৫১)

35 ৩৫
اَمۡ اَنۡزَلۡنَا عَلَیۡهِمۡ سُلۡطٰنًا فَهُوَ یَتَکَلَّمُ بِمَا کَانُوۡا بِهٖ یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: আমি কি তাদের প্রতি এমন কোন প্রমাণ নাযিল করেছি, যা তাদের শরীক করতে বলে?
(আর-রুম আয়াত: ৩৫)

52 ৫২
ثُمَّ عَفَوۡنَا عَنۡکُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর আমি তোমাদেরকে এ সবের পর ক্ষমা করেছি, যাতে তোমরা শোকর আদায় কর।
(আল-বাকারা আয়াত: ৫২)

7 ৭
وَ حِفۡظًا مِّنۡ کُلِّ شَیۡطٰنٍ مَّارِدٍ
অনুবাদ: আর প্রত্যেক বিদ্রোহী শয়তান থেকে হিফাযত করেছি।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৭)

1 ১
اِذَا السَّمَآءُ انۡفَطَرَتۡ
অনুবাদ: যখন আসমান বিদীর্ণ হবে।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ১)

45 ৪৫
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের দুর্ভোগ!
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৪৫)

48 ৪৮
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمُ ارۡکَعُوۡا لَا یَرۡکَعُوۡنَ
অনুবাদ: তাদেরকে যখন বলা হয় ‘রুকূ‘ কর,’ তখন তারা রুকূ‘ করত না।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৪৮)

22 ২২
لَقَدۡ کُنۡتَ فِیۡ غَفۡلَۃٍ مِّنۡ هٰذَا فَکَشَفۡنَا عَنۡکَ غِطَآءَکَ فَبَصَرُکَ الۡیَوۡمَ حَدِیۡدٌ
অনুবাদ: অবশ্যই তুমি এ দিবস সম্পর্কে উদাসীন ছিলে, অতএব আমি তোমার পর্দা তোমার থেকে উন্মোচন করে দিলাম। ফলে আজ তোমার দৃষ্টি খুব প্রখর।
(কাফ আয়াত: ২২)

42 ৪২
وَّ سَبِّحُوۡهُ بُکۡرَۃً وَّ اَصِیۡلًا
অনুবাদ: আর সকাল-সন্ধ্যায় তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা কর কর।
(আল-আহযাব আয়াত: ৪২)

6 ৬
قُلۡ یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ هَادُوۡۤا اِنۡ زَعَمۡتُمۡ اَنَّکُمۡ اَوۡلِیَآءُ لِلّٰهِ مِنۡ دُوۡنِ النَّاسِ فَتَمَنَّوُا الۡمَوۡتَ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: বল, হে ইয়াহুদীরা, যদি তোমরা মনে কর যে, (অন্য) মানুষেরা নয়, কেবল তোমরাই আল্লাহর বন্ধু, তাহলে তোমরা মৃত্যু কামনা কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও।
(আল-জুমুআ আয়াত: ৬)

7 ৭
وَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰۤی اُمِّ مُوۡسٰۤی اَنۡ اَرۡضِعِیۡهِ ۚ فَاِذَا خِفۡتِ عَلَیۡهِ فَاَلۡقِیۡهِ فِی الۡیَمِّ وَ لَا تَخَافِیۡ وَ لَا تَحۡزَنِیۡ ۚ اِنَّا رَآدُّوۡهُ اِلَیۡکِ وَ جَاعِلُوۡهُ مِنَ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি মূসার মায়ের প্রতি নির্দেশ পাঠালাম, ‘তুমি তাকে দুধ পান করাও। অতঃপর যখন তুমি তার ব্যাপারে আশঙ্কা করবে, তখন তাকে দরিয়ায় নিক্ষেপ করবে। আর তুমি ভয় করবে না এবং চিন্তা করবে না। নিশ্চয় আমি তাকে তোমার কাছে ফিরিয়ে দেব এবং তাকে রাসূলদের অন্তর্ভুক্ত করব’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৭)

56 ৫৬
اِنَّ الَّذِیۡنَ یُجَادِلُوۡنَ فِیۡۤ اٰیٰتِ اللّٰهِ بِغَیۡرِ سُلۡطٰنٍ اَتٰهُمۡ ۙ اِنۡ فِیۡ صُدُوۡرِهِمۡ اِلَّا کِبۡرٌ مَّا هُمۡ بِبَالِغِیۡهِ ۚ فَاسۡتَعِذۡ بِاللّٰهِ ؕ اِنَّهٗ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡبَصِیۡرُ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা তাদের নিকট আসা কোন দলীল- প্রমাণ ছাড়াই আল্লাহর নিদর্শনাবলী সম্পর্কে বিতর্ক করে, তাদের অন্তরসমূহে আছে কেবল অহঙ্কার, তারা কিছুতেই সেখানে (সাফল্যের মনযিলে) পৌঁছবে না। কাজেই তুমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাও, নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৫৬)

112 ১১২
قٰلَ کَمۡ لَبِثۡتُمۡ فِی الۡاَرۡضِ عَدَدَ سِنِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ বলবেন, ‘বছরের হিসাবে তোমরা যমীনে কত সময় অবস্থান করেছিলে?’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১১২)

10 ১০
وَ اِذَا الۡجِبَالُ نُسِفَتۡ
অনুবাদ: আর যখন পাহাড়গুলি চূর্ণবিচূর্ণ হবে,
(আল-মুরসালাত আয়াত: ১০)

88 ৮৮
قُلۡ مَنۡۢ بِیَدِهٖ مَلَکُوۡتُ کُلِّ شَیۡءٍ وَّ هُوَ یُجِیۡرُ وَ لَا یُجَارُ عَلَیۡهِ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তিনি কে যার হাতে সকল কিছুর কর্তৃত্ব, যিনি আশ্রয় দান করেন এবং যাঁর ওপর কোন আশ্রয়দাতা নেই?’ যদি তোমরা জান।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৮৮)

65 ৬৫
خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ۚ لَا یَجِدُوۡنَ وَلِیًّا وَّ لَا نَصِیۡرًا
অনুবাদ: সেখানে তারা চিরস্থায়ী হবে। তারা না পাবে কোন অভিভাবক এবং না কোন সাহায্যকারী।
(আল-আহযাব আয়াত: ৬৫)

3 ৩
وَ اِذَا الۡجِبَالُ سُیِّرَتۡ ۪ۙ
অনুবাদ: আর পর্বতগুলোকে যখন সঞ্চালিত করা হবে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ৩)

210 ২১০
هَلۡ یَنۡظُرُوۡنَ اِلَّاۤ اَنۡ یَّاۡتِیَهُمُ اللّٰهُ فِیۡ ظُلَلٍ مِّنَ الۡغَمَامِ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ وَ قُضِیَ الۡاَمۡرُ ؕ وَ اِلَی اللّٰهِ تُرۡجَعُ الۡاُمُوۡرُ
অনুবাদ: তারা কি এরই অপেক্ষা করছে যে, মেঘের ছায়ায় আল্লাহ ও ফেরেশতাগণ তাদের নিকট আগমন করবেন এবং সব বিষয়ের ফয়সালা করে দেয়া হবে। আর আল্লাহর নিকটই সব বিষয় প্রত্যাবর্তিত হবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২১০)

7 ৭
وَیۡلٌ لِّکُلِّ اَفَّاکٍ اَثِیۡمٍ
অনুবাদ: দুর্ভোগ প্রত্যেক চরম মিথ্যুক পাপাচারীর জন্য!
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৭)

43 ৪৩
فِیۡ جَنّٰتِ النَّعِیۡمِ
অনুবাদ: নি‘আমত-ভরা জান্নাতে,
(আস-সাফফাত আয়াত: ৪৩)

22 ২২
وَ تِلۡکَ نِعۡمَۃٌ تَمُنُّهَا عَلَیَّ اَنۡ عَبَّدۡتَّ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ
অনুবাদ: ‘আর এই তো সে অনুগ্রহ যার খোঁটা তুমি আমাকে দিচ্ছ যে, তুমি বনী ইসরাঈলকে দাস বানিয়ে রেখেছ’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২২)

179 ১৭৯
وَ لَکُمۡ فِی الۡقِصَاصِ حَیٰوۃٌ یّٰۤاُولِی الۡاَلۡبَابِ لَعَلَّکُمۡ تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর হে বিবেকসম্পন্নগণ, কিসাসে রয়েছে তোমাদের জন্য জীবন, আশা করা যায় তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৭৯)

5 ৫
اَیَحۡسَبُ اَنۡ لَّنۡ یَّقۡدِرَ عَلَیۡهِ اَحَدٌ ۘ
অনুবাদ: সে কি ধারণা করছে যে, কেউ কখনো তার উপর ক্ষমতাবান হবে না?
(আল-বালাদ আয়াত: ৫)

76 ৭৬
وَ مَا ظَلَمۡنٰهُمۡ وَ لٰکِنۡ کَانُوۡا هُمُ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদের উপর যুলম করিনি; কিন্তু তারাই ছিল যালিম।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৭৬)

36 ৩৬
اِنَّ عِدَّۃَ الشُّهُوۡرِ عِنۡدَ اللّٰهِ اثۡنَا عَشَرَ شَهۡرًا فِیۡ کِتٰبِ اللّٰهِ یَوۡمَ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ مِنۡهَاۤ اَرۡبَعَۃٌ حُرُمٌ ؕ ذٰلِکَ الدِّیۡنُ الۡقَیِّمُ ۬ۙ فَلَا تَظۡلِمُوۡا فِیۡهِنَّ اَنۡفُسَکُمۡ وَ قَاتِلُوا الۡمُشۡرِکِیۡنَ کَآفَّۃً کَمَا یُقَاتِلُوۡنَکُمۡ کَآفَّۃً ؕ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ مَعَ الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় মাসসমূহের গণনা আল্লাহর কাছে বার মাস আল্লাহর কিতাবে, (সেদিন থেকে) যেদিন তিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন। এর মধ্য থেকে চারটি সম্মানিত, এটাই প্রতিষ্ঠিত দীন। সুতরাং তোমরা এ মাসসমূহে নিজদের উপর কোন যুলম করো না, আর তোমরা সকলে মুশরিকদের সাথে লড়াই কর যেমনিভাবে তারা সকলে তোমাদের সাথে লড়াই করে, আর জেনে রাখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকীদের সাথে আছেন।
(আত-তাওবা আয়াত: ৩৬)

106 ১০৬
اِتَّبِعۡ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ وَ اَعۡرِضۡ عَنِ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: তুমি অনুসরণ কর তার, তোমার প্রতি যা ওহী প্রেরণ করা হয়েছে তোমার রবের পক্ষ থেকে। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর মুশরিকদের থেকে তুমি বিমুখ থাক।
(আল-আনআম আয়াত: ১০৬)

1 ১
طٰسٓ ۟ تِلۡکَ اٰیٰتُ الۡقُرۡاٰنِ وَ کِتَابٍ مُّبِیۡنٍ ۙ
অনুবাদ: ত্ব-সীন; এগুলো আল-কুরআন ও সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত।
(আন-নামাল আয়াত: ১)

167 ১৬৭
وَ اِنۡ کَانُوۡا لَیَقُوۡلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা (মক্কাবাসীরা) বলত,
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৬৭)

39 ৩৯
یٰقَوۡمِ اِنَّمَا هٰذِهِ الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا مَتَاعٌ ۫ وَّ اِنَّ الۡاٰخِرَۃَ هِیَ دَارُ الۡقَرَارِ
অনুবাদ: ‘হে আমার কওম, এ দুনিয়ার জীবন কেবল ক্ষণকালের ভোগ; আর নিশ্চয় আখিরাতই হল স্থায়ী আবাস’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৩৯)

104 ১০৪
وَّ قُلۡنَا مِنۡۢ بَعۡدِهٖ لِبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ اسۡکُنُوا الۡاَرۡضَ فَاِذَا جَآءَ وَعۡدُ الۡاٰخِرَۃِ جِئۡنَا بِکُمۡ لَفِیۡفًا
অনুবাদ: আর আমি এরপর বনী ইসরাঈলকে বললাম, ‘তোমরা যমীনে বাস কর, অতঃপর যখন আখিরাতের ওয়াদা আসবে তখন আমি তোমাদেরকে জড়ো করে নিয়ে আসব’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১০৪)

74 ৭৪
وَ کَمۡ اَهۡلَکۡنَا قَبۡلَهُمۡ مِّنۡ قَرۡنٍ هُمۡ اَحۡسَنُ اَثَاثًا وَّ رِءۡیًا
অনুবাদ: আর তাদের পূর্বে আমি কত প্রজন্ম ধ্বংস করে দিয়েছি যারা সাজ-সরঞ্জাম ও বাহ্যদৃষ্টিতে শ্রেষ্ঠ ছিল!
(মারইয়াম আয়াত: ৭৪)

8 ৮
یَّسۡمَعُ اٰیٰتِ اللّٰهِ تُتۡلٰی عَلَیۡهِ ثُمَّ یُصِرُّ مُسۡتَکۡبِرًا کَاَنۡ لَّمۡ یَسۡمَعۡهَا ۚ فَبَشِّرۡهُ بِعَذَابٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: সে শোনে আল্লাহর আয়াতসমূহ যা তার সামনে তিলাওয়াত করা হচ্ছে, তারপর সে ঔদ্ধত্যের সাথে অবিচল থাকে, যেন সে তা শুনতে পায়নি। অতএব তুমি তাকে এক যন্ত্রণাদায়ক আযাবের সুসংবাদ দাও।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৮)

187 ১৮৭
وَ اِذۡ اَخَذَ اللّٰهُ مِیۡثَاقَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ لَتُبَیِّنُنَّهٗ لِلنَّاسِ وَ لَا تَکۡتُمُوۡنَهٗ ۫ فَنَبَذُوۡهُ وَرَآءَ ظُهُوۡرِهِمۡ وَ اشۡتَرَوۡا بِهٖ ثَمَنًا قَلِیۡلًا ؕ فَبِئۡسَ مَا یَشۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আল্লাহ কিতাবপ্রাপ্তদের অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে, ‘অবশ্যই তোমরা তা মানুষের নিকট স্পষ্টভাবে বর্ণনা করবে এবং তা গোপন করবে না’। কিন্তু তারা তা তাদের পেছনে ফেলে দেয় এবং তা বিক্রি করে তুচ্ছ মূল্যে। অতএব তারা যা ক্রয় করে, তা কতইনা মন্দ!
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৮৭)

111 ১১১
وَ مَنۡ یَّکۡسِبۡ اِثۡمًا فَاِنَّمَا یَکۡسِبُهٗ عَلٰی نَفۡسِهٖ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلِیۡمًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: আর যে পাপ কামাই করবে, বস্ত্তত, সেতো নিজের বিরুদ্ধেই তা কামাই করবে। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নিসা আয়াত: ১১১)

7 ৭
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنۡ تَنۡصُرُوا اللّٰهَ یَنۡصُرۡکُمۡ وَ یُثَبِّتۡ اَقۡدَامَکُمۡ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য কর তবে আল্লাহও তোমাদেরকে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের পা সুদৃঢ় করে দেবেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৭)

6 ৬
فَاَنۡتَ لَهٗ تَصَدّٰی
অনুবাদ: তুমি তার প্রতি মনোযোগ দিচ্ছ।
(আবাসা আয়াত: ৬)

12 ১২
اِنَّ اللّٰهَ یُدۡخِلُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ ؕ وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا یَتَمَتَّعُوۡنَ وَ یَاۡکُلُوۡنَ کَمَا تَاۡکُلُ الۡاَنۡعَامُ وَ النَّارُ مَثۡوًی لَّهُمۡ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে, আল্লাহ তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করবেন। যার নিম্নদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত হয়। কিন্তু যারা কুফরী করে তারা ভোগ-বিলাসে মত্ত থাকে এবং তারা আহার করে যেমন চতুষ্পদ জন্তুরা আহার করে। আর জাহান্নামই তাদের বাসস্থান।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ১২)

6 ৬
وَ الۡبَحۡرِ الۡمَسۡجُوۡرِ ۙ
অনুবাদ: কসম তরঙ্গ-বিক্ষুব্ধ সাগরের,*
(আত-তূর আয়াত: ৬)

9 ৯
اَمۡ عِنۡدَهُمۡ خَزَآئِنُ رَحۡمَۃِ رَبِّکَ الۡعَزِیۡزِ الۡوَهَّابِ
অনুবাদ: তাদের কাছে কি তোমার রবের রহমতের ভান্ডার রয়েছে যিনি মহাপরাক্রমশালী, অসীম দাতা।
(সোয়াদ আয়াত: ৯)

47 ৪৭
خُذُوۡهُ فَاعۡتِلُوۡهُ اِلٰی سَوَآءِ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: (বলা হবে) ‘ওকে ধর, অতঃপর তাকে জাহান্নামের মধ্যস্থলে টেনে নিয়ে যাও’।
(আদ-দুখান আয়াত: ৪৭)

111 ১১১
وَ قَالُوۡا لَنۡ یَّدۡخُلَ الۡجَنَّۃَ اِلَّا مَنۡ کَانَ هُوۡدًا اَوۡ نَصٰرٰی ؕ تِلۡکَ اَمَانِیُّهُمۡ ؕ قُلۡ هَاتُوۡا بُرۡهَانَکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ইয়াহূদী কিংবা নাসারা ছাড়া অন্য কেউ জান্নাতে প্রবেশ করবে না। এটা তাদের মিথ্যা আশা। বল, ‘তোমরা তোমাদের প্রমাণ নিয়ে আস, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাক’।
(আল-বাকারা আয়াত: ১১১)

55 ৫৫
فَمَنۡ شَآءَ ذَکَرَهٗ
অনুবাদ: অতএব যার ইচ্ছা সে তা থেকে উপদেশ গ্রহণ করুক।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৫৫)

36 ৩৬
فَاَزَلَّهُمَا الشَّیۡطٰنُ عَنۡهَا فَاَخۡرَجَهُمَا مِمَّا کَانَا فِیۡهِ ۪ وَ قُلۡنَا اهۡبِطُوۡا بَعۡضُکُمۡ لِبَعۡضٍ عَدُوٌّ ۚ وَ لَکُمۡ فِی الۡاَرۡضِ مُسۡتَقَرٌّ وَّ مَتَاعٌ اِلٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: অতঃপর শয়তান তাদেরকে জান্নাত থেকে স্খলিত করল। এবং তারা যাতে ছিল তা থেকে তাদেরকে বের করে দিল, আর আমি বললাম, ‘তোমরা নেমে যাও। তোমরা একে অপরের শত্রু। আর তোমাদের জন্য যমীনে রয়েছে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত আবাস ও ভোগ-উপকরণ’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৩৬)

51 ৫১
وَ قَالَ اللّٰهُ لَا تَتَّخِذُوۡۤا اِلٰـهَیۡنِ اثۡنَیۡنِ ۚ اِنَّمَا هُوَ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ ۚ فَاِیَّایَ فَارۡهَبُوۡنِ
অনুবাদ: আর আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমরা দুই ইলাহ গ্রহণ করো না। তিনি তো কেবল এক ইলাহ। সুতরাং তোমরা আমাকেই ভয় কর।’
(আন-নাহাল আয়াত: ৫১)

138 ১৩৮
بَشِّرِ الۡمُنٰفِقِیۡنَ بِاَنَّ لَهُمۡ عَذَابًا اَلِیۡمَۨا
অনুবাদ: মুনাফিকদের সুসংবাদ দাও যে, নিশ্চয় তাদের জন্যই রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আন-নিসা আয়াত: ১৩৮)

26 ২৬
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا نُوۡحًا وَّ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ جَعَلۡنَا فِیۡ ذُرِّیَّتِهِمَا النُّبُوَّۃَ وَ الۡکِتٰبَ فَمِنۡهُمۡ مُّهۡتَدٍ ۚ وَ کَثِیۡرٌ مِّنۡهُمۡ فٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তো নূহ ও ইবরাহীমকে রাসূলরূপে পাঠিয়েছিলাম এবং তাদের বংশধরদের মধ্যে নবুওয়াত ও কিতাব দিয়েছিলাম। তারপর তাদের মধ্যে কেউ কেউ সঠিক পথ অবলম্বনকারী ছিল, আর তাদের অধিকাংশই ছিল ফাসিক।
(আল-হাদীদ আয়াত: ২৬)

128 ১২৮
اَتَبۡنُوۡنَ بِکُلِّ رِیۡعٍ اٰیَۃً تَعۡبَثُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা কি প্রতিটি উঁচু স্থানে বেহুদা স্তম্ভ নির্মাণ করছ’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১২৮)

166 ১৬৬
اِذۡ تَبَرَّاَ الَّذِیۡنَ اتُّبِعُوۡا مِنَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡا وَ رَاَوُا الۡعَذَابَ وَ تَقَطَّعَتۡ بِهِمُ الۡاَسۡبَابُ
অনুবাদ: যখন, যাদেরকে অনুসরণ করা হয়েছে, তারা অনুসারীদের থেকে আলাদা হয়ে যাবে এবং তারা আযাব দেখতে পাবে। আর তাদের সব সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৬৬)

102 ১০২
قُلۡ نَزَّلَهٗ رُوۡحُ الۡقُدُسِ مِنۡ رَّبِّکَ بِالۡحَقِّ لِیُـثَبِّتَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ هُدًی وَّ بُشۡرٰی لِلۡمُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: বল, রুহুল কুদস (জীবরীল) একে তোমার রবের পক্ষ হতে যথাযথভাবে নাযিল করেছেন। যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুদৃঢ় করার জন্য এবং হিদায়াত ও মুসলিমদের জন্য সুসংবাদস্বরূপ।
(আন-নাহাল আয়াত: ১০২)

46 ৪৬
کُلُوۡا وَ تَمَتَّعُوۡا قَلِیۡلًا اِنَّکُمۡ مُّجۡرِمُوۡنَ
অনুবাদ: (হে কাফিররা!) তোমরা আহার কর এবং ভোগ কর ক্ষণকাল; নিশ্চয় তোমরা অপরাধী।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৪৬)

4 ৪
قُتِلَ اَصۡحٰبُ الۡاُخۡدُوۡدِ ۙ
অনুবাদ: ধ্বংস হয়েছে গর্তের অধিপতিরা,
(আল-বুরুজ আয়াত: ৪)

26 ২৬
خِتٰمُهٗ مِسۡکٌ ؕ وَ فِیۡ ذٰلِکَ فَلۡیَتَنَافَسِ الۡمُتَنَافِسُوۡنَ
অনুবাদ: তার মোহর হবে মিসক। আর প্রতিযোগিতাকারীদের উচিৎ এ বিষয়ে প্রতিযোগিতা করা।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ২৬)

159 ১৫৯
وَ مِنۡ قَوۡمِ مُوۡسٰۤی اُمَّۃٌ یَّهۡدُوۡنَ بِالۡحَقِّ وَ بِهٖ یَعۡدِلُوۡنَ
অনুবাদ: মূসার কওম থেকে এমন এক দল রয়েছে যারা সঠিকভাবে পথ প্রদর্শন করে এবং তা দ্বারা ইনসাফ করে।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৫৯)

21 ২১
طَاعَۃٌ وَّ قَوۡلٌ مَّعۡرُوۡفٌ ۟ فَاِذَا عَزَمَ الۡاَمۡرُ ۟ فَلَوۡ صَدَقُوا اللّٰهَ لَکَانَ خَیۡرًا لَّهُمۡ
অনুবাদ: আনুগত্য ও ন্যায়সঙ্গত কথা (তাদের জন্য) উত্তম। অতঃপর যখন সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়, তখন যদি তারা আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা সত্যে পরিণত করত, তবে তা তাদের জন্য কল্যাণকর হত।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ২১)

68 ৬৮
قُلۡ یٰۤاَهۡلَ الۡکِتٰبِ لَسۡتُمۡ عَلٰی شَیۡءٍ حَتّٰی تُقِیۡمُوا التَّوۡرٰىۃَ وَ الۡاِنۡجِیۡلَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکُمۡ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ ؕ وَ لَیَزِیۡدَنَّ کَثِیۡرًا مِّنۡهُمۡ مَّاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ طُغۡیَانًا وَّ کُفۡرًا ۚ فَلَا تَاۡسَ عَلَی الۡقَوۡمِ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে কিতাবীরা, তোমরা কোন ভিত্তির উপর নেই, যতক্ষণ না তোমরা তাওরাত, ইনজীল ও তোমাদের নিকট তোমাদের রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা কায়েম কর’। আর তোমার নিকট তোমার রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা তাদের অনেকের অবাধ্যতা ও কুফরী বৃদ্ধি করবে। সুতরাং তুমি কাফির কওমের উপর হতাশ হয়ো না।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৬৮)

36 ৩৬
وَ دَخَلَ مَعَهُ السِّجۡنَ فَتَیٰنِ ؕ قَالَ اَحَدُهُمَاۤ اِنِّیۡۤ اَرٰىنِیۡۤ اَعۡصِرُ خَمۡرًا ۚ وَ قَالَ الۡاٰخَرُ اِنِّیۡۤ اَرٰىنِیۡۤ اَحۡمِلُ فَوۡقَ رَاۡسِیۡ خُبۡزًا تَاۡکُلُ الطَّیۡرُ مِنۡهُ ؕ نَبِّئۡنَا بِتَاۡوِیۡلِهٖ ۚ اِنَّا نَرٰىکَ مِنَ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর কারাগারে তার সাথে প্রবেশ করল দু’জন যুবক। তাদের একজন বলল, ‘আমি স্বপ্নে আমাকে দেখতে পেলাম যে, আমি মদ নিংড়াচ্ছি’। আর অপর জন বলল, ‘আমি স্বপ্নে আমাকে দেখেছি যে, আমি আমার মাথার উপর রুটি বহন করছি তা থেকে পাখি খাচ্ছে। আপনি আমাদেরকে এর ব্যাখ্যা অবহিত করুন। নিশ্চয় আমরা আপনাকে ইহসানকারীদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পাচ্ছি’।
(ইউসুফ আয়াত: ৩৬)

49 ৪৯
کَاَنَّهُنَّ بَیۡضٌ مَّکۡنُوۡنٌ
অনুবাদ: তারা যেন আচ্ছাদিত ডিম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৪৯)

12 ১২
قَالَ مَا مَنَعَکَ اَلَّا تَسۡجُدَ اِذۡ اَمَرۡتُکَ ؕ قَالَ اَنَا خَیۡرٌ مِّنۡهُ ۚ خَلَقۡتَنِیۡ مِنۡ نَّارٍ وَّ خَلَقۡتَهٗ مِنۡ طِیۡنٍ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘কিসে তোমাকে বাধা দিয়েছে যে, সিজদা করছ না, যখন আমি তোমাকে নির্দেশ দিয়েছি’? সে বলল, ‘আমি তার চেয়ে উত্তম। আপনি আমাকে আগুন থেকে সৃষ্টি করেছেন, আর তাকে সৃষ্টি করেছেন কাদামাটি থেকে’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১২)

51 ৫১
وَ نَادٰی فِرۡعَوۡنُ فِیۡ قَوۡمِهٖ قَالَ یٰقَوۡمِ اَلَیۡسَ لِیۡ مُلۡکُ مِصۡرَ وَ هٰذِهِ الۡاَنۡهٰرُ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِیۡ ۚ اَفَلَا تُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর ফির‘আউন তার কওমের মধ্যে ঘোষণা দিয়ে বলল, ‘হে আমার কওম, মিসরের রাজত্ব কি আমার নয়? আর এ সব নদ-নদী কি আমার পাদদেশ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে না, তোমরা কি দেখছ না’?
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৫১)

7 ৭
وَ مَا عَلَیۡکَ اَلَّا یَزَّکّٰی
অনুবাদ: অথচ সে পরিশুদ্ধ না হলে তোমার কোন দায়িত্ব বর্তাবে না।
(আবাসা আয়াত: ৭)

16 ১৬
کِرَامٍۭ بَرَرَۃٍ
অনুবাদ: যারা মহাসম্মানিত, অনুগত।
(আবাসা আয়াত: ১৬)

101 ১০১
وَ مَا ظَلَمۡنٰهُمۡ وَ لٰکِنۡ ظَلَمُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ فَمَاۤ اَغۡنَتۡ عَنۡهُمۡ اٰلِهَتُهُمُ الَّتِیۡ یَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مِنۡ شَیۡءٍ لَّمَّا جَآءَ اَمۡرُ رَبِّکَ ؕ وَ مَا زَادُوۡهُمۡ غَیۡرَ تَتۡبِیۡبٍ
অনুবাদ: আর আমি তাদের উপর যুলম করিনি, বরং তারা নিজদের উপর যুলম করেছে। তারপর যখন তোমার রবের নির্দেশ আসল তখন আল্লাহ ছাড়া যে সব উপাস্যকে তারা ডাকত, তারা তাদের কোন উপকার করেনি এবং তারা ধ্বংস ছাড়া তাদের আর কিছুই বৃদ্ধি করেনি।
(হূদ আয়াত: ১০১)

9 ৯
وَ اِذَا السَّمَآءُ فُرِجَتۡ ۙ
অনুবাদ: আর আকাশ বিদীর্ণ হবে,
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৯)

14 ১৪
وَّ بَرًّۢا بِوَالِدَیۡهِ وَ لَمۡ یَکُنۡ جَبَّارًا عَصِیًّا
অনুবাদ: আর সে ছিল তার পিতা-মাতার সাথে সদাচারী, আর ছিল না অহংকারী, অবাধ্য।
(মারইয়াম আয়াত: ১৪)

8 ৮
کَیۡفَ وَ اِنۡ یَّظۡهَرُوۡا عَلَیۡکُمۡ لَا یَرۡقُبُوۡا فِیۡکُمۡ اِلًّا وَّ لَا ذِمَّۃً ؕ یُرۡضُوۡنَکُمۡ بِاَفۡوَاهِهِمۡ وَ تَاۡبٰی قُلُوۡبُهُمۡ ۚ وَ اَکۡثَرُهُمۡ فٰسِقُوۡنَ ۚ
অনুবাদ: কীভাবে থাকবে (মুশরিকদের জন্য অঙ্গীকার)? অথচ তারা যদি তোমাদের উপর জয়ী হয়, তাহলে তারা তোমাদের আত্মীয়তা ও অঙ্গীকারের ব্যাপারে লক্ষ্য রাখে না। তারা তাদের মুখের (কথা) দ্বারা তোমাদেরকে সন্তুষ্ট করে, কিন্তু তাদের অন্তর তা অস্বীকার করে। আর তাদের অধিকাংশ ফাসিক।
(আত-তাওবা আয়াত: ৮)

12 ১২
فَلَعَلَّکَ تَارِکٌۢ بَعۡضَ مَا یُوۡحٰۤی اِلَیۡکَ وَ ضَآئِقٌۢ بِهٖ صَدۡرُکَ اَنۡ یَّقُوۡلُوۡا لَوۡ لَاۤ اُنۡزِلَ عَلَیۡهِ کَنۡزٌ اَوۡ جَآءَ مَعَهٗ مَلَکٌ ؕ اِنَّمَاۤ اَنۡتَ نَذِیۡرٌ ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ وَّکِیۡلٌ
অনুবাদ: তাহলে সম্ভবত তুমি তোমার উপর অবতীর্ণ ওহীর কিছু বিষয় ছেড়ে দেবে এবং তোমার বুক সঙ্কুচিত হবে এ কারণে যে, তারা বলে, ‘কেন তার উপর ধন-ভান্ডার অবতীর্ণ হয়নি, কিংবা তার সাথে ফেরেশতা আসেনি’? তুমি তো শুধু সতর্ককারী আর আল্লাহ সব কিছুর তত্ত্বাবধায়ক।
(হূদ আয়াত: ১২)

54 ৫৪
قَالَ هَلۡ اَنۡتُمۡ مُّطَّلِعُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ বলবেন, ‘তোমরা কি উঁকি দিয়ে দেখবে?’
(আস-সাফফাত আয়াত: ৫৪)

47 ৪৭
اِسۡتَجِیۡبُوۡا لِرَبِّکُمۡ مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَ یَوۡمٌ لَّا مَرَدَّ لَهٗ مِنَ اللّٰهِ ؕ مَا لَکُمۡ مِّنۡ مَّلۡجَاٍ یَّوۡمَئِذٍ وَّ مَا لَکُمۡ مِّنۡ نَّکِیۡرٍ
অনুবাদ: তোমরা তোমাদের রবের ডাকে সাড়া দাও, আল্লাহর পক্ষ থেকে সেদিন আসার পূর্বের্ই, যাকে ফিরিয়ে দেয়ার কোনো উপায় নেই। সেদিন তোমাদের জন্য কোন আশ্রয়স্থল থাকবে না এবং তোমাদের জন্য প্রতিরোধকারীও থাকবে না।
(আশ-শূরা আয়াত: ৪৭)

12 ১২
اَللّٰهُ الَّذِیۡ سَخَّرَ لَکُمُ الۡبَحۡرَ لِتَجۡرِیَ الۡفُلۡکُ فِیۡهِ بِاَمۡرِهٖ وَ لِتَبۡتَغُوۡا مِنۡ فَضۡلِهٖ وَ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ, যিনি সমুদ্রকে তোমাদের কল্যাণে নিয়োজিত করেছেন যাতে তাঁরই আদেশক্রমে তাতে নৌযানসমূহ চলাচল করতে পারে এবং যাতে তোমরা তাঁর অনুগ্রহ সন্ধান করে বেড়াতে পার এবং যাতে তোমরা শোকর আদায় করতে পার।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ১২)

67 ৬৭
یٰۤاَیُّهَا الرَّسُوۡلُ بَلِّغۡ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ؕ وَ اِنۡ لَّمۡ تَفۡعَلۡ فَمَا بَلَّغۡتَ رِسَالَتَهٗ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡصِمُکَ مِنَ النَّاسِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: হে রাসূল, তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার নিকট যা নাযিল করা হয়েছে, তা পৌঁছে দাও আর যদি তুমি না কর তবে তুমি তাঁর রিসালাত পৌঁছালে না। আর আল্লাহ তোমাকে মানুষ থেকে রক্ষা করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ কাফির সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৬৭)

104 ১০৪
وَ مَا تَسۡـَٔلُهُمۡ عَلَیۡهِ مِنۡ اَجۡرٍ ؕ اِنۡ هُوَ اِلَّا ذِکۡرٌ لِّلۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি এর উপর তাদের কাছে কোন প্রতিদান চাও না, এ তো (কুরআন) সমগ্র সৃষ্টির জন্য উপদেশমাত্র।
(ইউসুফ আয়াত: ১০৪)

1 ১
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ اتَّقِ اللّٰهَ وَ لَا تُطِعِ الۡکٰفِرِیۡنَ وَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلِیۡمًا حَکِیۡمًا ۙ
অনুবাদ: হে নবী, আল্লাহকে ভয় কর এবং কাফির ও মুনাফিকদের আনুগত্য করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সম্যক জ্ঞানী, মহাপ্রজ্ঞাময়।
(আল-আহযাব আয়াত: ১)

226 ২২৬
لِلَّذِیۡنَ یُؤۡلُوۡنَ مِنۡ نِّسَآئِهِمۡ تَرَبُّصُ اَرۡبَعَۃِ اَشۡهُرٍ ۚ فَاِنۡ فَآءُوۡ فَاِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: যারা তাদের স্ত্রীদের সাথে মিলিত না হওয়ার শপথ করবে তারা চার মাস অপেক্ষা করবে। অতঃপর তারা যদি ফিরিয়ে নেয়, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-বাকারা আয়াত: ২২৬)

13 ১৩
یَوۡمَ یُدَعُّوۡنَ اِلٰی نَارِ جَهَنَّمَ دَعًّا
অনুবাদ: সেদিন তাদেরকে জাহান্নামের আগুনের দিকে হাঁকিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
(আত-তূর আয়াত: ১৩)

22 ২২
وَ مَنۡ یُّسۡلِمۡ وَجۡهَهٗۤ اِلَی اللّٰهِ وَ هُوَ مُحۡسِنٌ فَقَدِ اسۡتَمۡسَکَ بِالۡعُرۡوَۃِ الۡوُثۡقٰی ؕ وَ اِلَی اللّٰهِ عَاقِبَۃُ الۡاُمُوۡرِ
অনুবাদ: আর যে ব্যক্তি একনিষ্ঠ ও বিশুদ্ধচিত্তে আল্লাহর কাছে নিজকে সমর্পণ করে, সে তো শক্ত রশি আঁকড়ে ধরে। আর সকল বিষয়ের পরিণাম আল্লাহরই কাছে।
(লুকমান আয়াত: ২২)

21 ২১
فَجَعَلۡنٰهُ فِیۡ قَرَارٍ مَّکِیۡنٍ
অনুবাদ: অতঃপর তা আমি রেখেছি সুরক্ষিত আধারে
(আল-মুরসালাত আয়াত: ২১)

10 ১০
اِذۡ اَوَی الۡفِتۡیَۃُ اِلَی الۡکَهۡفِ فَقَالُوۡا رَبَّنَاۤ اٰتِنَا مِنۡ لَّدُنۡکَ رَحۡمَۃً وَّ هَیِّیٴۡ لَنَا مِنۡ اَمۡرِنَا رَشَدًا
অনুবাদ: যখন যুবকরা গুহায় আশ্রয় নিল অতঃপর বলল, ‘হে আমাদের রব, আমাদেরকে আপনার পক্ষ থেকে রহমত দিন এবং আমাদের জন্য আমাদের কর্মকান্ড সঠিক করে দিন’।
(আল-কাহফ আয়াত: ১০)

54 ৫৪
فَذَرۡهُمۡ فِیۡ غَمۡرَتِهِمۡ حَتّٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: সুতরাং কিছু সময়ের জন্য তাদেরকে স্বীয় বিভ্রান্তিতে থাকতে দাও।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৫৪)

37 ৩৭
وَ اِبۡرٰهِیۡمَ الَّذِیۡ وَفّٰۤی
অনুবাদ: আর ইবরাহীমের কিতাবে, যে (নির্দেশ) পূর্ণ করেছিল।
(আন-নাজম আয়াত: ৩৭)

1 ১
یٰسٓ
অনুবাদ: ইয়া-সীন।
(ইয়াসীন আয়াত: ১)

14 ১৪
اِنَّهٗ ظَنَّ اَنۡ لَّنۡ یَّحُوۡرَ
অনুবাদ: নিশ্চয় সে মনে করত যে, সে কখনো ফিরে যাবে না।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ১৪)

159 ১৫৯
اِنَّ الَّذِیۡنَ یَکۡتُمُوۡنَ مَاۤ اَنۡزَلۡنَا مِنَ الۡبَیِّنٰتِ وَ الۡهُدٰی مِنۡۢ بَعۡدِ مَا بَیَّنّٰهُ لِلنَّاسِ فِی الۡکِتٰبِ ۙ اُولٰٓئِکَ یَلۡعَنُهُمُ اللّٰهُ وَ یَلۡعَنُهُمُ اللّٰعِنُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা গোপন করে সু-স্পষ্ট নিদর্শনসমূহ ও হিদায়াত যা আমি নাযিল করেছি, কিতাবে মানুষের জন্য তা স্পষ্টভাবে বর্ণনা করার পর, তাদেরকে আল্লাহ লা‘নত করেন এবং লা‘নতকারীগণও তাদেরকে লা‘নত করে।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৫৯)

39 ৩৯
اَمۡ لَهُ الۡبَنٰتُ وَ لَکُمُ الۡبَنُوۡنَ
অনুবাদ: তবে কি কন্যাসন্তান তাঁর; আর পুত্রসন্তান তোমাদের?
(আত-তূর আয়াত: ৩৯)

16 ১৬
ءَاَمِنۡتُمۡ مَّنۡ فِی السَّمَآءِ اَنۡ یَّخۡسِفَ بِکُمُ الۡاَرۡضَ فَاِذَا هِیَ تَمُوۡرُ
অনুবাদ: যিনি আসমানে আছেন,* তিনি তোমাদের সহ যমীন ধসিয়ে দেয়া থেকে কি তোমরা নিরাপদ হয়ে গেছ, অতঃপর আকস্মিকভাবে তা থর থর করে কাঁপতে থাকবে?
(আল-মুলক আয়াত: ১৬)

74 ৭৪
اِنَّ الۡمُجۡرِمِیۡنَ فِیۡ عَذَابِ جَهَنَّمَ خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় অপরাধীরা জাহান্নামের আযাবে স্থায়ী হবে;
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৭৪)

28 ২৮
یٰۤاُخۡتَ هٰرُوۡنَ مَا کَانَ اَبُوۡکِ امۡرَ اَ سَوۡءٍ وَّ مَا کَانَتۡ اُمُّکِ بَغِیًّا
অনুবাদ: ‘হে হারূনের বোন! তোমার পিতা তো খারাপ লোক ছিল না। আর তোমার মা-ও ছিল না ব্যভিচারিণী’।
(মারইয়াম আয়াত: ২৮)

3 ৩
اِنَّ رَبَّکُمُ اللّٰهُ الَّذِیۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ فِیۡ سِتَّۃِ اَیَّامٍ ثُمَّ اسۡتَوٰی عَلَی الۡعَرۡشِ یُدَبِّرُ الۡاَمۡرَ ؕ مَا مِنۡ شَفِیۡعٍ اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِ اِذۡنِهٖ ؕ ذٰلِکُمُ اللّٰهُ رَبُّکُمۡ فَاعۡبُدُوۡهُ ؕ اَفَلَا تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমাদের রব আল্লাহ। যিনি আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন ছয় দিনে, তারপর আরশে উঠেছেন। তিনি সব বিষয় পরিচালনা করেন। তার অনুমতি ছাড়া সুপারিশ করার কেউ নেই। তিনিই আল্লাহ, তোমাদের রব। সুতরাং তোমরা তাঁর ইবাদাত কর। তারপরও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না?
(ইউনুস আয়াত: ৩)

40 ৪০
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন্ অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৪০)

24 ২৪
فَقَالَ اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّا سِحۡرٌ یُّؤۡثَرُ
অনুবাদ: অতঃপর সে বলল, ‘এ তো লোক পরম্পরায়প্রাপ্ত যাদু ছাড়া আর কিছুই নয়’।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ২৪)

100 ১০০
رَبِّ هَبۡ لِیۡ مِنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: ‘হে আমার রব, আমাকে সৎকর্মশীল সন্তান দান করুন’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১০০)

174 ১৭৪
فَتَوَلَّ عَنۡهُمۡ حَتّٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: অতএব কিছু কাল পর্যন্ত তুমি তাদের থেকে ফিরে থাক।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৭৪)

101 ১০১
قُلِ انۡظُرُوۡا مَاذَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ مَا تُغۡنِی الۡاٰیٰتُ وَ النُّذُرُ عَنۡ قَوۡمٍ لَّا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আসমানসমূহ ও যমীনে কী আছে তা তাকিয়ে দেখ। আর নিদর্শনসমূহ ও সতর্ককারীগণ এমন কওমের কাজে আসে না, যারা ঈমান আনে না’।
(ইউনুস আয়াত: ১০১)

10 ১০
وَ لَقَدۡ مَکَّنّٰکُمۡ فِی الۡاَرۡضِ وَ جَعَلۡنَا لَکُمۡ فِیۡهَا مَعَایِشَ ؕ قَلِیۡلًا مَّا تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি তো তোমাদেরকে যমীনে প্রতিষ্ঠিত করেছি এবং তোমাদের জন্য তাতে রেখেছি জীবনোপকরণ। তোমরা অল্পই কৃতজ্ঞ হও।
(আল-আরাফ আয়াত: ১০)

34 ৩৪
وَ اِذۡ قُلۡنَا لِلۡمَلٰٓئِکَۃِ اسۡجُدُوۡا لِاٰدَمَ فَسَجَدُوۡۤا اِلَّاۤ اِبۡلِیۡسَ ؕ اَبٰی وَ اسۡتَکۡبَرَ ٭۫ وَ کَانَ مِنَ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন আমি ফেরেশতাদেরকে বললাম, ‘তোমরা আদমকে সিজদা কর’। তখন তারা সিজদা করল, ইবলীস ছাড়া। সে অস্বীকার করল এবং অহঙ্কার করল। আর সে হল কাফিরদের অন্তর্ভুক্ত।
(আল-বাকারা আয়াত: ৩৪)

3 ৩
حُرِّمَتۡ عَلَیۡکُمُ الۡمَیۡتَۃُ وَ الدَّمُ وَ لَحۡمُ الۡخِنۡزِیۡرِ وَ مَاۤ اُهِلَّ لِغَیۡرِ اللّٰهِ بِهٖ وَ الۡمُنۡخَنِقَۃُ وَ الۡمَوۡقُوۡذَۃُ وَ الۡمُتَرَدِّیَۃُ وَ النَّطِیۡحَۃُ وَ مَاۤ اَکَلَ السَّبُعُ اِلَّا مَا ذَکَّیۡتُمۡ ۟ وَ مَا ذُبِحَ عَلَی النُّصُبِ وَ اَنۡ تَسۡتَقۡسِمُوۡا بِالۡاَزۡلَامِ ؕ ذٰلِکُمۡ فِسۡقٌ ؕ اَلۡیَوۡمَ یَئِسَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ دِیۡنِکُمۡ فَلَا تَخۡشَوۡهُمۡ وَ اخۡشَوۡنِ ؕ اَلۡیَوۡمَ اَکۡمَلۡتُ لَکُمۡ دِیۡنَکُمۡ وَ اَتۡمَمۡتُ عَلَیۡکُمۡ نِعۡمَتِیۡ وَ رَضِیۡتُ لَکُمُ الۡاِسۡلَامَ دِیۡنًا ؕ فَمَنِ اضۡطُرَّ فِیۡ مَخۡمَصَۃٍ غَیۡرَ مُتَجَانِفٍ لِّاِثۡمٍ ۙ فَاِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত প্রাণী, রক্ত ও শূকরের গোশত এবং যা আল্লাহ ভিন্ন কারো নামে যবেহ করা হয়েছে; গলা চিপে মারা জন্তু, প্রহারে মরা জন্তু, উঁচু থেকে পড়ে মরা জন্তু অন্য প্রাণীর শিঙের আঘাতে মরা জন্তু এবং যে জন্তুকে হিংস্র প্রাণী খেয়েছে- তবে যা তোমরা যবেহ করে নিয়েছ তা ছাড়া, আর যা মূর্তি পূঁজার বেদিতে বলি দেয়া হয়েছে এবং জুয়ার তীর দ্বারা বণ্টন করা হয়, এগুলো গুনাহ। যারা কুফরী করেছে, আজ তারা তোমাদের দীনের ব্যাপারে হতাশ হয়ে পড়েছে। সুতরাং তোমরা তাদেরকে ভয় করো না, বরং আমাকে ভয় কর। আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পূর্ণ করলাম এবং তোমাদের উপর আমার নিআমত সম্পূর্ণ করলাম এবং তোমাদের জন্য দীন হিসেবে পছন্দ করলাম ইসলামকে। তবে যে তীব্র ক্ষুধায় বাধ্য হবে, কোন পাপের প্রতি ঝুঁকে নয় (তাকে ক্ষমা করা হবে), নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৩)

11 ১১
قَوۡمَ فِرۡعَوۡنَ ؕ اَلَا یَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: ‘ফির‘আউনের সম্প্রদায়ের কাছে। তারা কি ভয় করবে না’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১১)

30 ৩০
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৩০)

5 ৫
وَ لَقَدۡ زَیَّنَّا السَّمَآءَ الدُّنۡیَا بِمَصَابِیۡحَ وَ جَعَلۡنٰهَا رُجُوۡمًا لِّلشَّیٰطِیۡنِ وَ اَعۡتَدۡنَا لَهُمۡ عَذَابَ السَّعِیۡرِ
অনুবাদ: আমি নিকটবর্তী আসমানকে প্রদীপপুঞ্জ দ্বারা সুশোভিত করেছি এবং সেগুলোকে শয়তানদের প্রতি নিক্ষেপের বস্তু বানিয়েছি। আর তাদের জন্য প্রস্তুত করে রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের আযাব।
(আল-মুলক আয়াত: ৫)

18 ১৮
اِنَّهٗ فَکَّرَ وَ قَدَّرَ
অনুবাদ: নিশ্চয় সে চিন্তা ভাবনা করল এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করল।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ১৮)

10 ১০
وَ اَلۡقِ عَصَاکَ ؕ فَلَمَّا رَاٰهَا تَهۡتَزُّ کَاَنَّهَا جَآنٌّ وَّلّٰی مُدۡبِرًا وَّ لَمۡ یُعَقِّبۡ ؕ یٰمُوۡسٰی لَا تَخَفۡ ۟ اِنِّیۡ لَا یَخَافُ لَدَیَّ الۡمُرۡسَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি তোমার লাঠি নিক্ষেপ কর। তারপর যখন সে ওটাকে সাপের মত ছোটাছুটি করতে দেখল, তখন সে পেছনের দিকে ছুটতে লাগল এবং ফিরে তাকাল না। ‘হে মূসা! তুমি ভয় করো না, নিশ্চয় আমার কাছে রাসূলগণ ভয় পায় না’।
(আন-নামাল আয়াত: ১০)

36 ৩৬
وَّ لَا طَعَامٌ اِلَّا مِنۡ غِسۡلِیۡنٍ
অনুবাদ: আর ক্ষত-নিংসৃত পূঁজ ছাড়া কোন খাদ্য থাকবে না,
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৩৬)

1 ১
اَلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ صَدُّوۡا عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ اَضَلَّ اَعۡمَالَهُمۡ
অনুবাদ: যারা কুফরী করেছে এবং আল্লাহর পথ থেকে বারণ করেছে, তিনি তাদের আমলসমূহ ব্যর্থ করে দিয়েছেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ১)

12 ১২
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ اِذَا جَآءَکَ الۡمُؤۡمِنٰتُ یُبَایِعۡنَکَ عَلٰۤی اَنۡ لَّا یُشۡرِکۡنَ بِاللّٰهِ شَیۡئًا وَّ لَا یَسۡرِقۡنَ وَ لَا یَزۡنِیۡنَ وَ لَا یَقۡتُلۡنَ اَوۡلَادَهُنَّ وَ لَا یَاۡتِیۡنَ بِبُهۡتَانٍ یَّفۡتَرِیۡنَهٗ بَیۡنَ اَیۡدِیۡهِنَّ وَ اَرۡجُلِهِنَّ وَ لَا یَعۡصِیۡنَکَ فِیۡ مَعۡرُوۡفٍ فَبَایِعۡهُنَّ وَ اسۡتَغۡفِرۡ لَهُنَّ اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: হে নবী, যখন মুমিন নারীরা তোমার কাছে এসে এই মর্মে বাইআত করে যে, তারা আল্লাহর সাথে কোন কিছু শরীক করবে না, চুরি করবে না, ব্যভিচার করবে না, নিজেদের সন্তানদেরকে হত্যা করবে না, তারা জেনে শুনে কোন অপবাদ রচনা করে রটাবে না এবং সৎকাজে তারা তোমার অবাধ্য হবে না। তখন তুমি তাদের বাইআত গ্রহণ কর এবং তাদের জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কর। নিশ্চয় আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ১২)

29 ২৯
اِنَّ هٰذِهٖ تَذۡکِرَۃٌ ۚ فَمَنۡ شَآءَ اتَّخَذَ اِلٰی رَبِّهٖ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় এটি উপদেশ; অতএব যে চায় সে যেন তার রবের দিকে একটি পথ গ্রহণ করে।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ২৯)

11 ১১
یُّبَصَّرُوۡنَهُمۡ ؕ یَوَدُّ الۡمُجۡرِمُ لَوۡ یَفۡتَدِیۡ مِنۡ عَذَابِ یَوۡمِئِذٍۭ بِبَنِیۡهِ
অনুবাদ: তাদেরকে একে অপরের দৃষ্টিগোচর করা হবে। অপরাধী চাইবে যদি সে সেদিনের শাস্তি থেকে তার সন্তান-সন্ততিকে পণ হিসেবে দিয়ে মুক্তি পেতে,
(আল-মাআরিজ আয়াত: ১১)

67 ৬৭
اَلۡمُنٰفِقُوۡنَ وَ الۡمُنٰفِقٰتُ بَعۡضُهُمۡ مِّنۡۢ بَعۡضٍ ۘ یَاۡمُرُوۡنَ بِالۡمُنۡکَرِ وَ یَنۡهَوۡنَ عَنِ الۡمَعۡرُوۡفِ وَ یَقۡبِضُوۡنَ اَیۡدِیَهُمۡ ؕ نَسُوا اللّٰهَ فَنَسِیَهُمۡ ؕ اِنَّ الۡمُنٰفِقِیۡنَ هُمُ الۡفٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: মুনাফিক পুরুষ ও মুনাফিক নারীরা একে অপরের অংশ, তারা মন্দ কাজের আদেশ দেয়, আর ভাল কাজ থেকে নিষেধ করে, তারা নিজদের হাতগুলোকে সঙ্কুচিত করে রাখে। তারা আল্লাহকে ভুলে গিয়েছে, ফলে তিনিও তাদেরকে ছেড়ে দিয়েছেন*, নিশ্চয় মুনাফিকরা হচ্ছে ফাসিক।
(আত-তাওবা আয়াত: ৬৭)

8 ৮
تَکَادُ تَمَیَّزُ مِنَ الۡغَیۡظِ ؕ کُلَّمَاۤ اُلۡقِیَ فِیۡهَا فَوۡجٌ سَاَلَهُمۡ خَزَنَتُهَاۤ اَلَمۡ یَاۡتِکُمۡ نَذِیۡرٌ
অনুবাদ: ক্রোধে তা ছিন্ন-ভিন্ন হবার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন দলকে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তার প্রহরীরা তাদেরকে জিজ্ঞাসা করবে, ‘তোমাদের নিকট কি কোন সতর্ককারী আসেনি’?
(আল-মুলক আয়াত: ৮)

16 ১৬
الَّذِیۡ کَذَّبَ وَ تَوَلّٰی
অনুবাদ: যে অস্বীকার করেছে এবং মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
(আল-লাইল আয়াত: ১৬)

188 ১৮৮
وَ لَا تَاۡکُلُوۡۤا اَمۡوَالَکُمۡ بَیۡنَکُمۡ بِالۡبَاطِلِ وَ تُدۡلُوۡا بِهَاۤ اِلَی الۡحُکَّامِ لِتَاۡکُلُوۡا فَرِیۡقًا مِّنۡ اَمۡوَالِ النَّاسِ بِالۡاِثۡمِ وَ اَنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা নিজদের মধ্যে তোমাদের সম্পদ অন্যায়ভাবে খেয়ো না এবং তা বিচারকদেরকে (ঘুষ হিসেবে) প্রদান করো না। যাতে মানুষের সম্পদের কোন অংশ পাপের মাধ্যমে জেনে বুঝে খেয়ে ফেলতে পার।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৮৮)

38 ৩৮
وَ السَّارِقُ وَ السَّارِقَۃُ فَاقۡطَعُوۡۤا اَیۡدِیَهُمَا جَزَآءًۢ بِمَا کَسَبَا نَکَالًا مِّنَ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর পুরুষ চোর ও নারী চোর তাদের উভয়ের হাত কেটে দাও তাদের অর্জনের প্রতিদান ও আল্লাহর পক্ষ থেকে শিক্ষণীয় আযাবস্বরূপ এবং আল্লাহ মহা পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৩৮)

50 ৫০
قَالُوۡۤا اَوَ لَمۡ تَکُ تَاۡتِیۡکُمۡ رُسُلُکُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ ؕ قَالُوۡا بَلٰی ؕ قَالُوۡا فَادۡعُوۡا ۚ وَ مَا دُعٰٓؤُا الۡکٰفِرِیۡنَ اِلَّا فِیۡ ضَلٰلٍ
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘তোমাদের কাছে কি সুস্পষ্ট প্রমাণাদিসহ তোমাদের রাসূলগণ আসেনি’? জাহান্নামীরা বলবে, ‘হ্যাঁ অবশ্যই’। দারোয়ানরা বলবে, ‘তবে তোমরাই দো‘আ কর। আর কাফিরদের দো‘আ কেবল নিষ্ফলই হয়’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৫০)

71 ৭১
اَفَرَءَیۡتُمُ النَّارَ الَّتِیۡ تُوۡرُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা যে আগুন জ্বালাও সে ব্যাপারে আমাকে বল,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৭১)

29 ২৯
قُلۡ اَمَرَ رَبِّیۡ بِالۡقِسۡطِ ۟ وَ اَقِیۡمُوۡا وُجُوۡهَکُمۡ عِنۡدَ کُلِّ مَسۡجِدٍ وَّ ادۡعُوۡهُ مُخۡلِصِیۡنَ لَهُ الدِّیۡنَ ۬ؕ کَمَا بَدَاَکُمۡ تَعُوۡدُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমার রব ন্যায়বিচারের নির্দেশ দিয়েছেন আর তোমরা প্রত্যেক সিজদার সময় তোমাদের চেহারা সোজা রাখবে এবং তাঁরই ইবাদাতের জন্য একনিষ্ঠ হয়ে তাঁকে ডাক’। যেভাবে তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন, সেভাবে তোমরা প্রথমে ফিরে আসবে।
(আল-আরাফ আয়াত: ২৯)

61 ৬১
اُولٰٓئِکَ یُسٰرِعُوۡنَ فِی الۡخَیۡرٰتِ وَ هُمۡ لَهَا سٰبِقُوۡنَ
অনুবাদ: তারাই কল্যাণসমূহের দিকে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। এবং তাতে তারা অগ্রগামী।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৬১)

238 ২৩৮
حٰفِظُوۡا عَلَی الصَّلَوٰتِ وَ الصَّلٰوۃِ الۡوُسۡطٰی ٭ وَ قُوۡمُوۡا لِلّٰهِ قٰنِتِیۡنَ
অনুবাদ: তোমরা সালাতসমূহ ও মধ্যবর্তী সালাতের হিফাযত কর এবং আল্লাহর জন্য দাঁড়াও বিনীত হয়ে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৩৮)

83 ৮৩
اَلَمۡ تَرَ اَنَّـاۤ اَرۡسَلۡنَا الشَّیٰطِیۡنَ عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ تَؤُزُّهُمۡ اَزًّا
অনুবাদ: তুমি কি লক্ষ্য করনি যে, আমি কাফিরদের জন্য শয়তানদেরকে ছেড়ে দিয়েছি; ওরা তাদেরকে বিশেষভাবে প্ররোচিত করে?
(মারইয়াম আয়াত: ৮৩)

28 ২৮
وَ نَبِّئۡهُمۡ اَنَّ الۡمَآءَ قِسۡمَۃٌۢ بَیۡنَهُمۡ ۚ کُلُّ شِرۡبٍ مُّحۡتَضَرٌ
অনুবাদ: আর তাদেরকে জানিয়ে দাও যে, তাদের মধ্যে পানি বণ্টন সুনির্দিষ্ট। প্রত্যেকেই (পালাক্রমে) পানির অংশে উপস্থিত হবে।
(আল-কামার আয়াত: ২৮)

222 ২২২
تَنَزَّلُ عَلٰی کُلِّ اَفَّاکٍ اَثِیۡمٍ
অনুবাদ: তারা অবতীর্ণ হয় প্রত্যেক চরম মিথ্যাবাদী ও পাপীর নিকট।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২২২)

23 ২৩
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ২৩)

54 ৫৪
وَ مَکَرُوۡا وَ مَکَرَ اللّٰهُ ؕ وَ اللّٰهُ خَیۡرُ الۡمٰکِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা কুটকৌশল করেছে এবং আল্লাহ কৌশল করেছেন। আর আল্লাহ উত্তম কৌশলকারী।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৫৪)

21 ২১
وَّ اِذَا مَسَّهُ الۡخَیۡرُ مَنُوۡعًا
অনুবাদ: আর যখন কল্যাণ তাকে স্পর্শ করে তখন সে হয়ে পড়ে অতিশয় কৃপণ।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ২১)

51 ৫১
اَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَتَّخِذُوا الۡیَهُوۡدَ وَ النَّصٰرٰۤی اَوۡلِیَآءَ ۘؔ بَعۡضُهُمۡ اَوۡلِیَآءُ بَعۡضٍ ؕ وَ مَنۡ یَّتَوَلَّهُمۡ مِّنۡکُمۡ فَاِنَّهٗ مِنۡهُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, ইয়াহূদী ও নাসারাদেরকে তোমরা বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। আর তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে নিশ্চয় তাদেরই একজন। নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত দেন না।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৫১)

11 ১১
اِنَّمَا تُنۡذِرُ مَنِ اتَّبَعَ الذِّکۡرَ وَ خَشِیَ الرَّحۡمٰنَ بِالۡغَیۡبِ ۚ فَبَشِّرۡهُ بِمَغۡفِرَۃٍ وَّ اَجۡرٍ کَرِیۡمٍ
অনুবাদ: তুমি তো কেবল তাকেই সতর্ক করবে যে উপদেশ মেনে চলে এবং না দেখেও পরম করুণাময় আল্লাহকে ভয় করে। অতএব তাকে তুমি ক্ষমা ও সম্মানজনক পুরস্কারের সুসংবাদ দাও।
(ইয়াসীন আয়াত: ১১)

28 ২৮
قَالُوۡۤا اِنَّکُمۡ کُنۡتُمۡ تَاۡتُوۡنَنَا عَنِ الۡیَمِیۡنِ
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘তোমরাই তো আমাদের কাছে আসতে ধর্মীয় দিক থেকে’।*
(আস-সাফফাত আয়াত: ২৮)

1 ১
اِنَّاۤ اَعۡطَیۡنٰکَ الۡکَوۡثَرَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমাকে আল-কাউসার দান করেছি।
(আল-কাউসার আয়াত: ১)

62 ৬২
ذٰلِکَ بِاَنَّ اللّٰهَ هُوَ الۡحَقُّ وَ اَنَّ مَا یَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِهٖ هُوَ الۡبَاطِلُ وَ اَنَّ اللّٰهَ هُوَ الۡعَلِیُّ الۡکَبِیۡرُ
অনুবাদ: আর এটা এজন্য যে, নিশ্চয় আল্লাহই সত্য এবং তারা তাঁর পরিবর্তে যাকে ডাকে, অবশ্যই তা বাতিল। আর নিশ্চয় আল্লাহ তো সমুচ্চ, সুমহান।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৬২)

95 ৯৫
قَالُوۡا تَاللّٰهِ اِنَّکَ لَفِیۡ ضَلٰلِکَ الۡقَدِیۡمِ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আল্লাহর কসম, আপনি তো সেই পুরোন ভ্রান্তিতেই আছেন’।
(ইউসুফ আয়াত: ৯৫)

85 ৮৫
وَ اِذَا رَاَ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوا الۡعَذَابَ فَلَا یُخَفَّفُ عَنۡهُمۡ وَ لَا هُمۡ یُنۡظَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা যুলম করেছে, তারা যখন আযাব দেখবে, তখন তাদের উপর থেকে তা শিথিল করা হবে না এবং তাদেরকে অবকাশও দেয়া হবে না।
(আন-নাহাল আয়াত: ৮৫)

118 ১১৮
فَکُلُوۡا مِمَّا ذُکِرَ اسۡمُ اللّٰهِ عَلَیۡهِ اِنۡ کُنۡتُمۡ بِاٰیٰتِهٖ مُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তোমরা আহার কর তা থেকে, যার উপর আল্লাহর নাম নেয়া হয়েছে, যদি তোমরা তাঁর আয়াতসমূহের ব্যাপারে বিশ্বাসী হও।
(আল-আনআম আয়াত: ১১৮)

56 ৫৬
اَلۡمُلۡکُ یَوۡمَئِذٍ لِّلّٰهِ ؕ یَحۡکُمُ بَیۡنَهُمۡ ؕ فَالَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ فِیۡ جَنّٰتِ النَّعِیۡمِ
অনুবাদ: সে দিনের বাদশাহী আল্লাহরই। তিনিই তাদের মধ্যে বিচার করবেন। সুতরাং যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারা নিআমতপূর্ণ জান্নাতসমূহে অবস্থান করবে।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৫৬)

10 ১০
فَسَنُیَسِّرُهٗ لِلۡعُسۡرٰی
অনুবাদ: আমি তার জন্য কঠিন পথে চলা সুগম করে দেব।
(আল-লাইল আয়াত: ১০)

94 ৯৪
لَقَدۡ اَحۡصٰهُمۡ وَ عَدَّهُمۡ عَدًّا
অনুবাদ: তিনি তাদের সংখ্যা জানেন এবং তাদেরকে যথাযথভাবে গণনা করে রেখেছেন।
(মারইয়াম আয়াত: ৯৪)

220 ২২০
فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ ؕ وَ یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنِ الۡیَتٰمٰی ؕ قُلۡ اِصۡلَاحٌ لَّهُمۡ خَیۡرٌ ؕ وَ اِنۡ تُخَالِطُوۡهُمۡ فَاِخۡوَانُکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ الۡمُفۡسِدَ مِنَ الۡمُصۡلِحِ ؕ وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ لَاَعۡنَتَکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: দুনিয়া ও আখিরাতের ব্যাপারে। আর তারা তোমাকে জিজ্ঞাসা করে ইয়াতীমদের সম্পর্কে। বল, সংশোধন করা তাদের জন্য উত্তম। আর যদি তাদেরকে নিজদের সাথে মিশিয়ে নাও, তবে তারা তোমাদেরই ভাই। আর আল্লাহ জানেন কে ফাসাদকারী, কে সংশোধনকারী এবং আল্লাহ যদি চাইতেন, অবশ্যই তোমাদের জন্য (বিষয়টি) কঠিন করে দিতেন। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-বাকারা আয়াত: ২২০)

25 ২৫
وَ یَوۡمَ تَشَقَّقُ السَّمَآءُ بِالۡغَمَامِ وَ نُزِّلَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ تَنۡزِیۡلًا
অনুবাদ: আর সেদিন মেঘমালা দ্বারা আকাশ বিদীর্ণ হবে এবং ফেরেশতাদেরকে দলে দলে অবতরণ করানো হবে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ২৫)

158 ১৫৮
وَ جَعَلُوۡا بَیۡنَهٗ وَ بَیۡنَ الۡجِنَّۃِ نَسَبًا ؕ وَ لَقَدۡ عَلِمَتِ الۡجِنَّۃُ اِنَّهُمۡ لَمُحۡضَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহ ও জিন জাতির মধ্যে একটা বংশসম্পর্ক সাব্যস্ত করেছে, অথচ জিন জাতি জানে যে, নিশ্চয় তাদেরকেও উপস্থিত করা হবে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৫৮)

58 ৫৮
فَلَنَاۡتِیَنَّکَ بِسِحۡرٍ مِّثۡلِهٖ فَاجۡعَلۡ بَیۡنَنَا وَ بَیۡنَکَ مَوۡعِدًا لَّا نُخۡلِفُهٗ نَحۡنُ وَ لَاۤ اَنۡتَ مَکَانًا سُوًی
অনুবাদ: ‘তাহলে আমরা অবশ্যই তোমার নিকট অনুরূপ যাদু নিয়ে আসব। সুতরাং একটা মধ্যবর্তী স্থানে আমাদের ও তোমার মিলিত হওয়ার জন্য একটি সময় নির্ধারণ কর, যা আমরাও লঙ্ঘন করব না, তুমিও করবে না’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৫৮)

133 ১৩৩
فَاَرۡسَلۡنَا عَلَیۡهِمُ الطُّوۡفَانَ وَ الۡجَرَادَ وَ الۡقُمَّلَ وَ الضَّفَادِعَ وَ الدَّمَ اٰیٰتٍ مُّفَصَّلٰتٍ ۟ فَاسۡتَکۡبَرُوۡا وَ کَانُوۡا قَوۡمًا مُّجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং আমি তাদের বিরুদ্ধে বিস্তারিত নিদর্শনাবলী হিসাবে পাঠালাম তুফান, পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ ও রক্ত। তার পরেও তারা অহঙ্কার করল। আর তারা ছিল এক অপরাধী কওম।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৩৩)

10 ১০
فَدَعَا رَبَّهٗۤ اَنِّیۡ مَغۡلُوۡبٌ فَانۡتَصِرۡ
অনুবাদ: অতঃপর সে তার রবকে আহবান করল যে, ‘নিশ্চয় আমি পরাজিত, অতএব তুমিই প্রতিশোধ গ্রহণ কর’।
(আল-কামার আয়াত: ১০)

32 ৩২
وَ لَا تَقۡرَبُوا الزِّنٰۤی اِنَّهٗ کَانَ فَاحِشَۃً ؕ وَ سَآءَ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: আর তোমরা ব্যভিচারের কাছে যেয়ো না, নিশ্চয় তা অশ্লীল কাজ ও মন্দ পথ।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৩২)

35 ৩৫
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ وَ ابۡتَغُوۡۤا اِلَیۡهِ الۡوَسِیۡلَۃَ وَ جَاهِدُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِهٖ لَعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, আল্লাহকে ভয় কর এবং তার নৈকট্যের অনুসন্ধান কর, আর তার রাস্তায় জিহাদ কর, যাতে তোমরা সফল হও।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৩৫)

62 ৬২
قَالَ اَرَءَیۡتَکَ هٰذَا الَّذِیۡ کَرَّمۡتَ عَلَیَّ ۫ لَئِنۡ اَخَّرۡتَنِ اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ لَاَحۡتَنِکَنَّ ذُرِّیَّتَهٗۤ اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘দেখুন, এ ব্যক্তি, যাকে আপনি আমার উপর সম্মান দিয়েছেন, যদি আপনি আমাকে কিয়ামত পর্যন্ত সময় দেন, তবে অতি সামান্য সংখ্যক ছাড়া তার বংশধরদেরকে অবশ্যই পথভ্রষ্ট করে ছাড়ব’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৬২)

60 ৬০
وَ لَوۡ نَشَآءُ لَجَعَلۡنَا مِنۡکُمۡ مَّلٰٓئِکَۃً فِی الۡاَرۡضِ یَخۡلُفُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি আমি চাইতাম, তবে আমি তোমাদের পরিবর্তে ফেরেশতা সৃষ্টি করে পাঠাতাম যারা যমীনে তোমাদের উত্তরাধিকার হত।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৬০)

41 ৪১
فَاِمَّا نَذۡهَبَنَّ بِکَ فَاِنَّا مِنۡهُمۡ مُّنۡتَقِمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যদি আমি তোমাকে নিয়ে যাই, তবে নিশ্চয় আমি তাদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করব।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৪১)

18 ১৮
بَلۡ نَقۡذِفُ بِالۡحَقِّ عَلَی الۡبَاطِلِ فَیَدۡمَغُهٗ فَاِذَا هُوَ زَاهِقٌ ؕ وَ لَکُمُ الۡوَیۡلُ مِمَّا تَصِفُوۡنَ
অনুবাদ: বরং আমি মিথ্যার উপর সত্য নিক্ষেপ করি; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং নিমিষেই তা বিলুপ্ত হয়। আর তোমাদের জন্য রয়েছে দুর্ভোগ তোমরা যা বলছ তার জন্য ।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১৮)

47 ৪৭
وَ لِکُلِّ اُمَّۃٍ رَّسُوۡلٌ ۚ فَاِذَا جَآءَ رَسُوۡلُهُمۡ قُضِیَ بَیۡنَهُمۡ بِالۡقِسۡطِ وَ هُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর প্রত্যেক উম্মতের জন্য রয়েছে রাসূল। তারপর যখন তাদের রাসূল আসে, তাদের মধ্যে তখন ন্যায়ভিত্তিক ফয়সালা করা হয় এবং তাদের যুলম করা হয় না।
(ইউনুস আয়াত: ৪৭)

92 ৯২
وَ مَا کَانَ لِمُؤۡمِنٍ اَنۡ یَّقۡتُلَ مُؤۡمِنًا اِلَّا خَطَـًٔا ۚ وَ مَنۡ قَتَلَ مُؤۡمِنًا خَطَـًٔا فَتَحۡرِیۡرُ رَقَبَۃٍ مُّؤۡمِنَۃٍ وَّ دِیَۃٌ مُّسَلَّمَۃٌ اِلٰۤی اَهۡلِهٖۤ اِلَّاۤ اَنۡ یَّصَّدَّقُوۡا ؕ فَاِنۡ کَانَ مِنۡ قَوۡمٍ عَدُوٍّ لَّکُمۡ وَ هُوَ مُؤۡمِنٌ فَتَحۡرِیۡرُ رَقَبَۃٍ مُّؤۡمِنَۃٍ ؕ وَ اِنۡ کَانَ مِنۡ قَوۡمٍۭ بَیۡنَکُمۡ وَ بَیۡنَهُمۡ مِّیۡثَاقٌ فَدِیَۃٌ مُّسَلَّمَۃٌ اِلٰۤی اَهۡلِهٖ وَ تَحۡرِیۡرُ رَقَبَۃٍ مُّؤۡمِنَۃٍ ۚ فَمَنۡ لَّمۡ یَجِدۡ فَصِیَامُ شَهۡرَیۡنِ مُتَتَابِعَیۡنِ ۫ تَوۡبَۃً مِّنَ اللّٰهِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلِیۡمًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: আর কোন মুমিনের কাজ নয় অন্য মুমিনকে হত্যা করা, তবে ভুলবশত (হলে ভিন্ন কথা)। যে ব্যক্তি ভুলক্রমে কোন মুমিনকে হত্যা করবে, তাহলে একজন মুমিন দাসকে মুক্ত করতে হবে এবং দিয়াত (রক্ত পণ দিতে হবে) যা হস্তান্তর করা হবে তার পরিজনদের কাছে। তবে তারা যদি সদাকা (ক্ষমা) করে দেয় (তাহলে দিতে হবে না)। আর সে যদি তোমাদের শত্রু কওমের হয় এবং সে মুমিন, তাহলে একজন মুমিন দাস মুক্ত করবে। আর যদি এমন কওমের হয় যাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে সন্ধিচুক্তি রয়েছে তাহলে দিয়াত দিতে হবে, যা হস্তান্তর করা হবে তার পরিবারের কাছে এবং একজন মুমিন দাস মুক্ত করতে হবে। তবে যদি না পায় তাহলে একাধারে দু’মাস সিয়াম পালন করবে। এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমাস্বরূপ। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নিসা আয়াত: ৯২)

13 ১৩
وَّ حَنَانًا مِّنۡ لَّدُنَّا وَ زَکٰوۃً ؕ وَ کَانَ تَقِیًّا
অনুবাদ: আর আমার পক্ষ থেকে তাকে স্নেহ-মমতা ও পবিত্রতা দান করেছি এবং সে মুত্তাকী ছিল।
(মারইয়াম আয়াত: ১৩)

112 ১১২
قَالَ وَ مَا عِلۡمِیۡ بِمَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: নূহ বলল, ‘তারা কি করে তা জানা আমার কী প্রয়োজন’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১১২)

32 ৩২
مَّتَاعًا لَّکُمۡ وَ لِاَنۡعَامِکُمۡ
অনুবাদ: তোমাদের ও তোমাদের চতুষ্পদ জন্তুগুলোর জীবনোপকরণস্বরূপ।
(আবাসা আয়াত: ৩২)

49 ৪৯
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا نَکَحۡتُمُ الۡمُؤۡمِنٰتِ ثُمَّ طَلَّقۡتُمُوۡهُنَّ مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ تَمَسُّوۡهُنَّ فَمَا لَکُمۡ عَلَیۡهِنَّ مِنۡ عِدَّۃٍ تَعۡتَدُّوۡنَهَا ۚ فَمَتِّعُوۡهُنَّ وَ سَرِّحُوۡهُنَّ سَرَاحًا جَمِیۡلًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, যখন তোমরা মুমিন নারীদেরকে বিবাহ করবে অতঃপর তাদেরকে স্পর্শ করার পূর্বেই* তালাক দিয়ে দেবে তবে তোমাদের জন্য তাদের কোন ইদ্দত নেই যা তোমরা গণনা করবে। সুতরাং তাদেরকে কিছু উপহার সামগ্রী প্রদান কর এবং সুন্দরভাবে তাদেরকে বিদায় দাও।
(আল-আহযাব আয়াত: ৪৯)

7 ৭
اِنَّ لَکَ فِی النَّهَارِ سَبۡحًا طَوِیۡلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার জন্য দিনের বেলায় রয়েছে দীর্ঘ কর্মব্যস্ততা।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ৭)

10 ১০
وَ لَا تُطِعۡ کُلَّ حَلَّافٍ مَّهِیۡنٍ
অনুবাদ: আর তুমি আনুগত্য করো না প্রত্যেক এমন ব্যক্তির যে অধিক কসমকারী, লাঞ্ছিত।
(আল-কলম আয়াত: ১০)

47 ৪৭
قَالَ تَزۡرَعُوۡنَ سَبۡعَ سِنِیۡنَ دَاَبًا ۚ فَمَا حَصَدۡتُّمۡ فَذَرُوۡهُ فِیۡ سُنۡۢبُلِهٖۤ اِلَّا قَلِیۡلًا مِّمَّا تَاۡکُلُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তোমরা সাত বছর একাধারে চাষাবাদ করবে অতঃপর যে শস্য কেটে ঘরে তুলবে তার মধ্য থেকে যে সামান্য পরিমাণ খাবে সেগুলো ছাড়া সব শীষের মধ্যে রেখে দেবে’।
(ইউসুফ আয়াত: ৪৭)

16 ১৬
کَلَّا ؕ اِنَّهٗ کَانَ لِاٰیٰتِنَا عَنِیۡدًا
অনুবাদ: কখনো নয়, নিশ্চয় সে ছিল আমার নিদর্শনাবলীর বিরুদ্ধাচারী।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ১৬)

30 ৩০
وَ قَالَ الَّذِیۡۤ اٰمَنَ یٰقَوۡمِ اِنِّیۡۤ اَخَافُ عَلَیۡکُمۡ مِّثۡلَ یَوۡمِ الۡاَحۡزَابِ
অনুবাদ: আর যে ব্যক্তি ঈমান এনেছিল সে আরো বলল, ‘হে আমার সম্প্রদায়, নিশ্চয় আমি তোমাদের ব্যাপারে পূর্ববর্তী দলসমূহের দিনের অনুরূপ আশঙ্কা করি’;
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৩০)

146 ১৪৬
اَتُتۡرَکُوۡنَ فِیۡ مَا هٰهُنَاۤ اٰمِنِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমাদেরকে কি এখানে যা আছে তাতে নিরাপদে ছেড়ে দেয়া হবে’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৪৬)

11 ১১
جُنۡدٌ مَّا هُنَالِکَ مَهۡزُوۡمٌ مِّنَ الۡاَحۡزَابِ
অনুবাদ: এ বাহিনী তো সেখানে* পরাজিত হবে (পূর্ববর্তী) দলসমূহের মত।
(সোয়াদ আয়াত: ১১)

75 ৭৫
ضَرَبَ اللّٰهُ مَثَلًا عَبۡدًا مَّمۡلُوۡکًا لَّا یَقۡدِرُ عَلٰی شَیۡءٍ وَّ مَنۡ رَّزَقۡنٰهُ مِنَّا رِزۡقًا حَسَنًا فَهُوَ یُنۡفِقُ مِنۡهُ سِرًّا وَّ جَهۡرًا ؕ هَلۡ یَسۡتَوٗنَ ؕ اَلۡحَمۡدُ لِلّٰهِ ؕ بَلۡ اَکۡثَرُهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ উপমা পেশ করেছেন; একজন অধিনস্ত দাস যে কোন কিছুর উপর ক্ষমতা রাখে না। আর একজন যাকে আমি আমার পক্ষ থেকে উত্তম রিযক দিয়েছি, অতঃপর সে তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে। তারা কি সমান হতে পারে? সমস্ত প্রশংসা আল্লা্হর। বরং তাদের অধিকাংশই জানে না।
(আন-নাহাল আয়াত: ৭৫)

107 ১০৭
وَ اَمَّا الَّذِیۡنَ ابۡیَضَّتۡ وُجُوۡهُهُمۡ فَفِیۡ رَحۡمَۃِ اللّٰهِ ؕ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যাদের চেহারা সাদা হবে, তারা তো আল্লাহর রহমতে থাকবে। তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১০৭)

11 ১১
هَمَّازٍ مَّشَّآءٍۭ بِنَمِیۡمٍ
অনুবাদ: পিছনে নিন্দাকারী ও যে চোগলখুরী করে বেড়ায়,
(আল-কলম আয়াত: ১১)

22 ২২
وَ مَا صَاحِبُکُمۡ بِمَجۡنُوۡنٍ
অনুবাদ: আর তোমাদের সাথী* পাগল নয়।
(আত-তাকভীর আয়াত: ২২)

12 ১২
وَ اِنۡ نَّکَثُوۡۤا اَیۡمَانَهُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ عَهۡدِهِمۡ وَ طَعَنُوۡا فِیۡ دِیۡنِکُمۡ فَقَاتِلُوۡۤا اَئِمَّۃَ الۡکُفۡرِ ۙ اِنَّهُمۡ لَاۤ اَیۡمَانَ لَهُمۡ لَعَلَّهُمۡ یَنۡتَهُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তারা তাদের অঙ্গীকারের পর তাদের কসম ভঙ্গ করে এবং তোমাদের দীন সম্পর্কে কটূক্তি করে, তাহলে তোমরা কুফরের নেতাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, নিশ্চয় তাদের কোন কসম নেই, যেন তারা বিরত হয়।
(আত-তাওবা আয়াত: ১২)

72 ৭২
قِیۡلَ ادۡخُلُوۡۤا اَبۡوَابَ جَهَنَّمَ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ۚ فَبِئۡسَ مَثۡوَی الۡمُتَکَبِّرِیۡنَ
অনুবাদ: বলা হবে, ‘তোমরা জাহান্নামের দরজাসমূহে প্রবেশ কর, তাতেই স্থায়ীভাবে থাকার জন্য। অতএব অহঙ্কারীদের আবাসস্থল কতই না নিকৃষ্ট’!
(আয-যুমার আয়াত: ৭২)

4 ৪
ثُمَّ کَلَّا سَوۡفَ تَعۡلَمُوۡنَ ؕ
অনুবাদ: তারপর কখনো নয়, তোমরা শীঘ্রই জানতে পারবে।
(আত-তাকাসুর আয়াত: ৪)

59 ৫৯
وَ امۡتَازُوا الۡیَوۡمَ اَیُّهَا الۡمُجۡرِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর [বলা হবে] ‘হে অপরাধীরা, আজ তোমরা পৃথক হয়ে যাও’।
(ইয়াসীন আয়াত: ৫৯)

80 ৮০
وَ قَالُوۡا لَنۡ تَمَسَّنَا النَّارُ اِلَّاۤ اَیَّامًا مَّعۡدُوۡدَۃً ؕ قُلۡ اَتَّخَذۡتُمۡ عِنۡدَ اللّٰهِ عَهۡدًا فَلَنۡ یُّخۡلِفَ اللّٰهُ عَهۡدَهٗۤ اَمۡ تَقُوۡلُوۡنَ عَلَی اللّٰهِ مَا لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘গোনা-কয়েকদিন ছাড়া আগুন আমাদেরকে কখনো স্পর্শ করবে না’। বল, ‘তোমরা কি আল্লাহর নিকট ওয়াদা নিয়েছ, ফলে আল্লাহ তাঁর ওয়াদা ভঙ্গ করবেন না? নাকি আল্লাহর উপর এমন কিছু বলছ, যা তোমরা জান না’?
(আল-বাকারা আয়াত: ৮০)

84 ৮৪
وَ وَهَبۡنَا لَهٗۤ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ ؕ کُلًّا هَدَیۡنَا ۚ وَ نُوۡحًا هَدَیۡنَا مِنۡ قَبۡلُ وَ مِنۡ ذُرِّیَّتِهٖ دَاوٗدَ وَ سُلَیۡمٰنَ وَ اَیُّوۡبَ وَ یُوۡسُفَ وَ مُوۡسٰی وَ هٰرُوۡنَ ؕ وَ کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাকে দান করেছি ইসহাক ও ইয়াকূবকে। প্রত্যেককে আমি হিদায়াত দিয়েছি এবং নূহকে পূর্বে হিদায়াত দিয়েছি। আর তার সন্তানদের মধ্য থেকে দাঊদ, সুলাইমান, আইয়ুব, ইউসুফ, মূসা ও হারূনকে। আর আমি এভাবেই সৎকর্মশীলদেরকে প্রতিদান দেই।
(আল-আনআম আয়াত: ৮৪)

23 ২৩
وَ قَدِمۡنَاۤ اِلٰی مَا عَمِلُوۡا مِنۡ عَمَلٍ فَجَعَلۡنٰهُ هَبَآءً مَّنۡثُوۡرًا
অনুবাদ: আর তারা যে কাজ করেছে আমি সেদিকে অগ্রসর হব। অতঃপর তাকে বিক্ষিপ্ত ধূলিকণায় পরিণত করে দেব।
(আল-ফুরকান আয়াত: ২৩)

41 ৪১
وَ لَقَدِ اسۡتُهۡزِئَ بِرُسُلٍ مِّنۡ قَبۡلِکَ فَحَاقَ بِالَّذِیۡنَ سَخِرُوۡا مِنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমার পূর্বেও অনেক রাসূলকে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করা হয়েছিল; পরিণামে তারা যা নিয়ে ঠাট্টা করত তাই বিদ্রূপকারীদেরকে ঘিরে ফেলেছিল।*
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৪১)

82 ৮২
فَمَنۡ تَوَلّٰی بَعۡدَ ذٰلِکَ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡفٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং এরপর যারা ফিরে যাবে, তারা তো ফাসিক।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৮২)

12 ১২
اِنَّا نَحۡنُ نُحۡیِ الۡمَوۡتٰی وَ نَکۡتُبُ مَا قَدَّمُوۡا وَ اٰثَارَهُمۡ ؕؑ وَ کُلَّ شَیۡءٍ اَحۡصَیۡنٰهُ فِیۡۤ اِمَامٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আমিই তো মৃতকে জীবিত করি আর লিখে রাখি যা তারা অগ্রে প্রেরণ করে এবং যা পিছনে রেখে যায়। আর প্রতিটি বস্তুকেই আমি সুস্পষ্ট কিতাবে সংরক্ষণ করে রেখেছি।
(ইয়াসীন আয়াত: ১২)

3 ৩
اِلَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ تَوَاصَوۡا بِالۡحَقِّ ۬ۙ وَ تَوَاصَوۡا بِالصَّبۡرِ
অনুবাদ: তবে তারা ছাড়া যারা ঈমান এনেছে, সৎকাজ করেছে, পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দিয়েছে এবং পরস্পরকে ধৈর্যের উপদেশ দিয়েছে।
(আল-আসর আয়াত: ৩)

23 ২৩
قَالَ اِنَّمَا الۡعِلۡمُ عِنۡدَ اللّٰهِ ۫ۖ وَ اُبَلِّغُکُمۡ مَّاۤ اُرۡسِلۡتُ بِهٖ وَ لٰکِنِّیۡۤ اَرٰىکُمۡ قَوۡمًا تَجۡهَلُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘এ জ্ঞান একমাত্র আল্লাহর কাছে। আর যা দিয়ে আমাকে পাঠানো হয়েছে, আমি তোমাদের কাছে তা-ই প্রচার করি, কিন্তু আমি দেখছি, তোমরা এক মূর্খ সম্প্রদায়’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ২৩)

14 ১৪
اِنَّ رَبَّکَ لَبِالۡمِرۡصَادِ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার রব ঘাঁটিতেই।*
(আল-ফাজর আয়াত: ১৪)

6 ৬
وَ یَسۡتَعۡجِلُوۡنَکَ بِالسَّیِّئَۃِ قَبۡلَ الۡحَسَنَۃِ وَ قَدۡ خَلَتۡ مِنۡ قَبۡلِهِمُ الۡمَثُلٰتُ ؕ وَ اِنَّ رَبَّکَ لَذُوۡ مَغۡفِرَۃٍ لِّلنَّاسِ عَلٰی ظُلۡمِهِمۡ ۚ وَ اِنَّ رَبَّکَ لَشَدِیۡدُ الۡعِقَابِ
অনুবাদ: আর তারা তোমার কাছে ভালোর পূর্বে মন্দের জন্য তাড়াহুড়া করে, অথচ তাদের পূর্বে অনেক (অনুরূপ লোকদের) শাস্তি গত হয়েছে। আর নিশ্চয় তোমার রব মানুষের প্রতি ক্ষমাশীল তাদের যুলম সত্ত্বেও এবং নিশ্চয় তোমার রব কঠিন শাস্তিদাতা।
(আর-রাদ আয়াত: ৬)

13 ১৩
قَالَ فَاهۡبِطۡ مِنۡهَا فَمَا یَکُوۡنُ لَکَ اَنۡ تَتَکَبَّرَ فِیۡهَا فَاخۡرُجۡ اِنَّکَ مِنَ الصّٰغِرِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘সুতরাং তুমি এখান থেকে নেমে যাও। তোমার এ অধিকার নেই যে, এখানে তুমি অহঙ্কার করবে। সুতরাং বের হও। নিশ্চয় তুমি লাঞ্ছিতদের অন্তর্ভুক্ত’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৩)

64 ৬৪
اِنَّ اللّٰهَ هُوَ رَبِّیۡ وَ رَبُّکُمۡ فَاعۡبُدُوۡهُ ؕ هٰذَا صِرَاطٌ مُّسۡتَقِیۡمٌ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আল্লাহ, তিনিই আমার রব ও তোমাদের রব। অতএব তাঁর ইবাদাত কর; এটিই সরল পথ’।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৬৪)

10 ১০
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَنۡ تُغۡنِیَ عَنۡهُمۡ اَمۡوَالُهُمۡ وَ لَاۤ اَوۡلَادُهُمۡ مِّنَ اللّٰهِ شَیۡئًا ؕ وَ اُولٰٓئِکَ هُمۡ وَقُوۡدُ النَّارِ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা কুফরী করে, তাদের মাল-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি আল্লাহর আযাব থেকে কখনও কোন কাজে আসবে না এবং তারাই আগুনের জ্বালানি।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১০)

85 ৮৫
اِذۡ قَالَ لِاَبِیۡهِ وَ قَوۡمِهٖ مَاذَا تَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: যখন সে তার পিতা ও তার কওমকে বলেছিল, ‘তোমরা কিসের ইবাদত কর’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ৮৫)

10 ১০
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: সেদিন ধ্বংস অস্বীকারকারীদের জন্য ।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ১০)

16 ১৬
لَهُمۡ مِّنۡ فَوۡقِهِمۡ ظُلَلٌ مِّنَ النَّارِ وَ مِنۡ تَحۡتِهِمۡ ظُلَلٌ ؕ ذٰلِکَ یُخَوِّفُ اللّٰهُ بِهٖ عِبَادَهٗ ؕ یٰعِبَادِ فَاتَّقُوۡنِ
অনুবাদ: তাদের জন্য তাদের উপরের দিকে থাকবে আগুনের আচ্ছাদন আর তাদের নিচের দিকেও থাকবে (আগুনের) আচ্ছাদন; এদ্বারা আল্লাহ তাঁর বান্দাদেরকে ভয় দেখান। ‘হে আমার বান্দারা, তোমরা আমাকেই ভয় কর’।
(আয-যুমার আয়াত: ১৬)

56 ৫৬
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنٰکَ اِلَّا مُبَشِّرًا وَّ نَذِیۡرًا
অনুবাদ: আর আমি তো তোমাকে শুধুমাত্র সুংসবাদদাতা ও সতর্ককারী রূপেই প্রেরণ করেছি।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৫৬)

18 ১৮
کَذٰلِکَ نَفۡعَلُ بِالۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: অপরাধীদের সাথে আমি এমনই করে থাকি।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ১৮)

42 ৪২
وَ قَالَ لِلَّذِیۡ ظَنَّ اَنَّهٗ نَاجٍ مِّنۡهُمَا اذۡکُرۡنِیۡ عِنۡدَ رَبِّکَ ۫ فَاَنۡسٰهُ الشَّیۡطٰنُ ذِکۡرَ رَبِّهٖ فَلَبِثَ فِی السِّجۡنِ بِضۡعَ سِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের দু’জনের মধ্যে যে মুক্তি পাবে বলে সে ধারণা করল তাকে বলল, ‘তোমার মনিবের কাছে আমার কথা উল্লেখ করবে’। কিন্তু শয়তান তাকে স্বীয় মনিবের নিকট উল্লেখ করার বিষয়টি ভুলিয়ে দিল। ফলে সে কয়েক বছর কারাগারে অবস্থান করল।
(ইউসুফ আয়াত: ৪২)

38 ৩৮
حَتّٰۤی اِذَا جَآءَنَا قَالَ یٰلَیۡتَ بَیۡنِیۡ وَ بَیۡنَکَ بُعۡدَ الۡمَشۡرِقَیۡنِ فَبِئۡسَ الۡقَرِیۡنُ
অনুবাদ: অবশেষে যখন সে আমার নিকট আসবে তখন সে [তার শয়তান সংগীকে উদ্দেশ্য করে] বলবে, ‘হায়, আমার ও তোমার মধ্যে যদি পূর্ব-পশ্চিমের ব্যবধান থাকত’ সুতরাং কতইনা নিকৃষ্ট সে সঙ্গী!
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৩৮)

14 ১৪
عَلِمَتۡ نَفۡسٌ مَّاۤ اَحۡضَرَتۡ
অনুবাদ: তখন প্রত্যেক ব্যক্তিই জানতে পারবে সে কী উপস্থিত করেছে!
(আত-তাকভীর আয়াত: ১৪)

50 ৫০
وَ مَکَرُوۡا مَکۡرًا وَّ مَکَرۡنَا مَکۡرًا وَّ هُمۡ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা এক চক্রান্ত করল এবং আমিও কৌশল অবলম্বন করলাম। অথচ তারা উপলদ্ধিও করতে পারল না।
(আন-নামাল আয়াত: ৫০)

215 ২১৫
وَ اخۡفِضۡ جَنَاحَکَ لِمَنِ اتَّبَعَکَ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর মুমিনদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করে, তাদের প্রতি তুমি তোমার বাহুকে অবনত কর।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২১৫)

40 ৪০
وَ ثُلَّۃٌ مِّنَ الۡاٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর অনেকে হবে পরবর্তীদের মধ্য থেকে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৪০)

10 ১০
وَ مَا لَکُمۡ اَلَّا تُنۡفِقُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ لِلّٰهِ مِیۡرَاثُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ لَا یَسۡتَوِیۡ مِنۡکُمۡ مَّنۡ اَنۡفَقَ مِنۡ قَبۡلِ الۡفَتۡحِ وَ قٰتَلَ ؕ اُولٰٓئِکَ اَعۡظَمُ دَرَجَۃً مِّنَ الَّذِیۡنَ اَنۡفَقُوۡا مِنۡۢ بَعۡدُ وَ قٰتَلُوۡا ؕ وَ کُلًّا وَّعَدَ اللّٰهُ الۡحُسۡنٰی ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: তোমাদের কী হলো যে, তোমরা আল্লাহর পথে ব্যয় করছ না ? অথচ আসমানসমূহ ও যমীনের উত্তরাধিকারতো আল্লাহরই? তোমাদের মধ্যে যারা মক্কা বিজয়ের পূর্বে ব্যয় করেছে এবং যুদ্ধ করেছে তারা সমান নয়। তারা মর্যাদায় তাদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ, যারা পরে ব্যয় করেছে ও যুদ্ধ করেছে। তবে আল্লাহ প্রত্যেকের জন্যই কল্যাণের ওয়াদা করেছেন। আর তোমরা যা কর, সে সম্পর্কে আল্লাহ সবিশেষ অবগত।
(আল-হাদীদ আয়াত: ১০)

29 ২৯
وَ اَغۡطَشَ لَیۡلَهَا وَ اَخۡرَجَ ضُحٰهَا
অনুবাদ: আর তিনি এর রাতকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করেছেন এবং এর দিবালোক প্রকাশ করেছেন।
(আন-নাযিআত আয়াত: ২৯)

44 ৪৪
وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৪৪)

82 ৮২
وَ اِذَا وَقَعَ الۡقَوۡلُ عَلَیۡهِمۡ اَخۡرَجۡنَا لَهُمۡ دَآبَّۃً مِّنَ الۡاَرۡضِ تُکَلِّمُهُمۡ ۙ اَنَّ النَّاسَ کَانُوۡا بِاٰیٰتِنَا لَا یُوۡقِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদের উপর ‘বাণী’ (আযাব) বাস্তবায়িত হবে তখন আমি যমীনের জন্তু (দাব্বাতুল আরদ)* বের করব, যে তাদের সাথে কথা বলবে। কারণ মানুষ আমার আয়াতসমূহে সুদৃঢ় বিশ্বাস রাখত না।
(আন-নামাল আয়াত: ৮২)

1 ১
قٓ ۟ۚ وَ الۡقُرۡاٰنِ الۡمَجِیۡدِ ۚ
অনুবাদ: কাফ; মর্যাদাপূর্ণ কুরআনের কসম।
(কাফ আয়াত: ১)

4 ৪
فِیۡ بِضۡعِ سِنِیۡنَ ۬ؕ لِلّٰهِ الۡاَمۡرُ مِنۡ قَبۡلُ وَ مِنۡۢ بَعۡدُ ؕ وَ یَوۡمَئِذٍ یَّفۡرَحُ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: কয়েক বছরের মধ্যেই*। পূর্বের ও পরের সব ফয়সালা আল্লাহরই। আর সেদিন মুমিনরা আনন্দিত হবে,
(আর-রুম আয়াত: ৪)

40 ৪০
اَمۡ تَسۡـَٔلُهُمۡ اَجۡرًا فَهُمۡ مِّنۡ مَّغۡرَمٍ مُّثۡقَلُوۡنَ
অনুবাদ: তবে কি তুমি তাদের কাছে প্রতিদান চাও যে, তারা তা ভারী জরিমানা মনে করে?
(আত-তূর আয়াত: ৪০)

47 ৪৭
لَوۡ خَرَجُوۡا فِیۡکُمۡ مَّا زَادُوۡکُمۡ اِلَّا خَبَالًا وَّ لَا۠اَوۡضَعُوۡا خِلٰلَکُمۡ یَبۡغُوۡنَکُمُ الۡفِتۡنَۃَ ۚ وَ فِیۡکُمۡ سَمّٰعُوۡنَ لَهُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌۢ بِالظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: যদি তারা তোমাদের সাথে বের হত, তবে তোমাদের মধ্যে ফাসাদই বৃদ্ধি করত এবং তোমাদের মাঝে ছুটোছুটি করত, তোমাদের মধ্যে ফিতনা সৃষ্টির অনুসন্ধানে। আর তোমাদের মধ্যে রয়েছে তাদের কথা অধিক শ্রবণকারী, আর আল্লাহ যালিমদের সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞাত।
(আত-তাওবা আয়াত: ৪৭)

17 ১৭
وَ تَرَی الشَّمۡسَ اِذَا طَلَعَتۡ تَّزٰوَرُ عَنۡ کَهۡفِهِمۡ ذَاتَ الۡیَمِیۡنِ وَ اِذَا غَرَبَتۡ تَّقۡرِضُهُمۡ ذَاتَ الشِّمَالِ وَ هُمۡ فِیۡ فَجۡوَۃٍ مِّنۡهُ ؕ ذٰلِکَ مِنۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ ؕ مَنۡ یَّهۡدِ اللّٰهُ فَهُوَ الۡمُهۡتَدِ ۚ وَ مَنۡ یُّضۡلِلۡ فَلَنۡ تَجِدَ لَهٗ وَلِیًّا مُّرۡشِدًا
অনুবাদ: আর তুমি দেখতে পেতে, সূর্য উদিত হলে তাদের গুহার ডানে তা হেলে পড়ছে, আর অস্ত গেলে তাদেরকে বামে রেখে কেটে যাচ্ছে, তখন তারা ছিল তার আঙিনায়। এগুলো আল্লাহর আয়াতসমূহের কিছু। আল্লাহ যাকে হিদায়াত দেন, সে হেদায়াতপ্রাপ্ত। আর যাকে ভ্রষ্ট করেন, তুমি তার জন্য পথনির্দেশকারী কোন অভিভাবক পাবে না।
(আল-কাহফ আয়াত: ১৭)

65 ৬৫
اَلۡیَوۡمَ نَخۡتِمُ عَلٰۤی اَفۡوَاهِهِمۡ وَ تُکَلِّمُنَاۤ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ تَشۡهَدُ اَرۡجُلُهُمۡ بِمَا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: আজ আমি তাদের মুখে মোহর মেরে দেব এবং তাদের হাত আমার সাথে কথা বলবে ও তাদের পা সে সম্পর্কে সাক্ষ্য দেবে যা তারা অর্জন করত।
(ইয়াসীন আয়াত: ৬৫)

52 ৫২
فِیۡ جَنّٰتٍ وَّ عُیُوۡنٍ
অনুবাদ: বাগ-বাগিচা ও ঝর্নাধারার মধ্যে,
(আদ-দুখান আয়াত: ৫২)

53 ৫৩
اَتَوَاصَوۡا بِهٖ ۚ بَلۡ هُمۡ قَوۡمٌ طَاغُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি একে অন্যকে এ বিষয়ে ওসিয়াত করেছে? বরং তারা সীমালংঘনকারী কওম।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৫৩)

6 ৬
لَکُمۡ دِیۡنُکُمۡ وَلِیَ دِیۡنِ
অনুবাদ: ‘তোমাদের জন্য তোমাদের দীন আর আমার জন্য আমার দীন।
(কাফিরুন আয়াত: ৬)

16 ১৬
اَوۡ مِسۡکِیۡنًا ذَا مَتۡرَبَۃٍ
অনুবাদ: অথবা ধূলি-মলিন মিসকীনকে।
(আল-বালাদ আয়াত: ১৬)

101 ১০১
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا مُوۡسٰی تِسۡعَ اٰیٰتٍۭ بَیِّنٰتٍ فَسۡـَٔلۡ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ اِذۡ جَآءَهُمۡ فَقَالَ لَهٗ فِرۡعَوۡنُ اِنِّیۡ لَاَظُنُّکَ یٰمُوۡسٰی مَسۡحُوۡرًا
অনুবাদ: আর আমি মূসাকে নয়টি স্পষ্ট নিদর্শন দিয়েছিলাম, সুতরাং তুমি বনী ইসরাঈলকে জিজ্ঞাসা কর, যখন সে তাদের কাছে আসল তখন ফির‘আউন তাকে বলল, ‘হে মূসা, আমিতো ধারণা করি তুমি যাদুগ্রস্ত’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১০১)

3 ৩
وَ لَا یَحُضُّ عَلٰی طَعَامِ الۡمِسۡکِیۡنِ
অনুবাদ: আর মিসকীনকে খাদ্যদানে উৎসাহ দেয় না।
(আল-মাঊন আয়াত: ৩)

52 ৫২
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ لَعَنَهُمُ اللّٰهُ ؕ وَ مَنۡ یَّلۡعَنِ اللّٰهُ فَلَنۡ تَجِدَ لَهٗ نَصِیۡرًا
অনুবাদ: এরাই তারা যাদেরকে আল্লাহ লা‘নত করেছেন। আর আল্লাহ যাকে লা‘নত করেন তুমি কখনো তার কোন সাহায্যকারী পাবে না।
(আন-নিসা আয়াত: ৫২)

4 ৪
ذٰلِکَ فَضۡلُ اللّٰهِ یُؤۡتِیۡهِ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ ذُو الۡفَضۡلِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: এটা আল্লাহর অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি তা দান করেন। আর আল্লাহ মহা অনুগ্রহের অধিকারী।
(আল-জুমুআ আয়াত: ৪)

36 ৩৬
اَلَیۡسَ اللّٰهُ بِکَافٍ عَبۡدَهٗ ؕ وَ یُخَوِّفُوۡنَکَ بِالَّذِیۡنَ مِنۡ دُوۡنِهٖ ؕ وَ مَنۡ یُّضۡلِلِ اللّٰهُ فَمَا لَهٗ مِنۡ هَادٍ
অনুবাদ: আল্লাহ কি তাঁর বান্দার জন্য যথেষ্ট নন? অথচ তারা তোমাকে আল্লাহর পরিবর্তে অন্যদের ভয় দেখায়। আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার জন্য কোন হিদায়াতকারী নেই।
(আয-যুমার আয়াত: ৩৬)

95 ৯৫
قُلۡ لَّوۡ کَانَ فِی الۡاَرۡضِ مَلٰٓئِکَۃٌ یَّمۡشُوۡنَ مُطۡمَئِنِّیۡنَ لَنَزَّلۡنَا عَلَیۡهِمۡ مِّنَ السَّمَآءِ مَلَکًا رَّسُوۡلًا
অনুবাদ: বল, ‘ফেরেশতারা যদি যমীনে চলাচল করত নিশ্চিন্তভাবে তাহলে আমি অবশ্যই আসমান হতে তাদের কাছে ফেরেশতা পাঠাতাম রাসূল হিসেবে’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৯৫)

178 ১৭৮
وَ لَا یَحۡسَبَنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَنَّمَا نُمۡلِیۡ لَهُمۡ خَیۡرٌ لِّاَنۡفُسِهِمۡ ؕ اِنَّمَا نُمۡلِیۡ لَهُمۡ لِیَزۡدَادُوۡۤا اِثۡمًا ۚ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ مُّهِیۡنٌ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করেছে তারা যেন মনে না করে যে, আমি তাদের জন্য যে অবকাশ দেই, তা তাদের নিজদের জন্য উত্তম। আমি তো তাদেরকে অবকাশ দেই যাতে তারা পাপ বৃদ্ধি করে। আর তাদের জন্য রয়েছে অপমানজনক আযাব।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৭৮)

263 ২৬৩
قَوۡلٌ مَّعۡرُوۡفٌ وَّ مَغۡفِرَۃٌ خَیۡرٌ مِّنۡ صَدَقَۃٍ یَّتۡبَعُهَاۤ اَذًی ؕ وَ اللّٰهُ غَنِیٌّ حَلِیۡمٌ
অনুবাদ: উত্তম কথা ও ক্ষমা প্রদর্শন শ্রেয়, যে দানের পর কষ্ট দেয়া হয় তার চেয়ে। আর আল্লাহ অভাবমুক্ত, সহনশীল।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৬৩)

26 ২৬
اَنۡ لَّا تَعۡبُدُوۡۤا اِلَّا اللّٰهَ ؕ اِنِّیۡۤ اَخَافُ عَلَیۡکُمۡ عَذَابَ یَوۡمٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: ‘যেন তোমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদাত না কর। নিশ্চয় আমি তোমাদের উপর যন্ত্রণাদায়ক দিবসের আযাবের ভয় করছি’।
(হূদ আয়াত: ২৬)

72 ৭২
قَالَ اَلَمۡ اَقُلۡ اِنَّکَ لَنۡ تَسۡتَطِیۡعَ مَعِیَ صَبۡرًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমি কি বলিনি, আপনি আমার সাথে ধৈর্যধারণ করতে পারবেন না?
(আল-কাহফ আয়াত: ৭২)

11 ১১
رِّزۡقًا لِّلۡعِبَادِ ۙ وَ اَحۡیَیۡنَا بِهٖ بَلۡدَۃً مَّیۡتًا ؕ کَذٰلِکَ الۡخُرُوۡجُ
অনুবাদ: আমার বান্দাদের জন্য রিয্কস্বরূপ। আর আমি পানি দ্বারা মৃত শহর সঞ্জীবিত করি। এভাবেই উত্থান ঘটবে।
(কাফ আয়াত: ১১)

20 ২০
یُصۡهَرُ بِهٖ مَا فِیۡ بُطُوۡنِهِمۡ وَ الۡجُلُوۡدُ
অনুবাদ: যার দ্বারা তাদের পেটের অভ্যন্তরে যা কিছু রয়েছে তা ও তাদের চামড়াসমূহ বিগলিত করা হবে।
(আল-হজ্জ আয়াত: ২০)

205 ২০৫
وَ اِذَا تَوَلّٰی سَعٰی فِی الۡاَرۡضِ لِیُفۡسِدَ فِیۡهَا وَ یُهۡلِکَ الۡحَرۡثَ وَ النَّسۡلَ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یُحِبُّ الۡفَسَادَ
অনুবাদ: আর যখন সে ফিরে যায়, তখন যমীনে প্রচেষ্টা চালায় তাতে ফাসাদ করতে এবং ধ্বংস করতে শস্য ও প্রাণী। আর আল্লাহ ফাসাদ ভালবাসেন না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২০৫)

163 ১৬৩
اِلَّا مَنۡ هُوَ صَالِ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: জ্বলন্ত আগুনে প্রবেশকারী ছাড়া।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৬৩)

108 ১০৮
اَمۡ تُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ تَسۡـَٔلُوۡا رَسُوۡلَکُمۡ کَمَا سُئِلَ مُوۡسٰی مِنۡ قَبۡلُ ؕ وَ مَنۡ یَّتَبَدَّلِ الۡکُفۡرَ بِالۡاِیۡمَانِ فَقَدۡ ضَلَّ سَوَآءَ السَّبِیۡلِ
অনুবাদ: নাকি তোমরা চাও তোমাদের রাসূলকে প্রশ্ন করতে, যেমন পূর্বে মূসাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল? আর যে ঈমানকে কুফরে পরিবর্তন করবে, সে নিশ্চয় সোজা পথবিচ্যুত হল।
(আল-বাকারা আয়াত: ১০৮)

69 ৬৯
وَ اَلۡقِ مَا فِیۡ یَمِیۡنِکَ تَلۡقَفۡ مَا صَنَعُوۡا ؕ اِنَّمَا صَنَعُوۡا کَیۡدُ سٰحِرٍ ؕ وَ لَا یُفۡلِحُ السَّاحِرُ حَیۡثُ اَتٰی
অনুবাদ: ‘আর তোমার ডান হাতে যা আছে, তা ফেলে দাও। তারা যা করেছে, এটা সেগুলো গ্রাস করে ফেলবে। তারা যা করেছে, তাতো কেবল যাদুকরের কৌশল। আর যাদুকর যেখানেই আসুক না কেন, সে সফল হবে না’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৬৯)

75 ৭৫
وَ اَدۡخَلۡنٰهُ فِیۡ رَحۡمَتِنَا ؕ اِنَّهٗ مِنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাকে আমার রহমতের মধ্যে শামিল করে নিয়েছিলাম। সে ছিল সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৭৫)

1 ১
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اتَّقُوۡا رَبَّکُمۡ ۚ اِنَّ زَلۡزَلَۃَ السَّاعَۃِ شَیۡءٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মানুষ, তোমরা তোমাদের রবকে ভয় কর। নিশ্চয় কিয়ামতের প্রকম্পন এক ভয়ঙ্কর ব্যাপার।
(আল-হজ্জ আয়াত: ১)

14 ১৪
ذٰلِکُمۡ فَذُوۡقُوۡهُ وَ اَنَّ لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَذَابَ النَّارِ
অনুবাদ: এটি আযাব, সুতরাং তোমরা তা আস্বাদন কর। আর নিশ্চয় কাফিরদের জন্য রয়েছে আগুনের আযাব।
(আল-আনফাল আয়াত: ১৪)

61 ৬১
اَفَمَنۡ وَّعَدۡنٰهُ وَعۡدًا حَسَنًا فَهُوَ لَاقِیۡهِ کَمَنۡ مَّتَّعۡنٰهُ مَتَاعَ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ثُمَّ هُوَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ مِنَ الۡمُحۡضَرِیۡنَ
অনুবাদ: আমি যাকে উত্তম ওয়াদা দিয়েছি সে তা পাবেই; সে কি তার মতই যাকে আমি দুনিয়ার জীবনের ভোগসামগ্রী দিয়েছি? তারপর কিয়ামতের দিনে সে উপস্থিতকৃতদের মধ্যে থাকবে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৬১)

164 ১৬৪
وَ رُسُلًا قَدۡ قَصَصۡنٰهُمۡ عَلَیۡکَ مِنۡ قَبۡلُ وَ رُسُلًا لَّمۡ نَقۡصُصۡهُمۡ عَلَیۡکَ ؕ وَ کَلَّمَ اللّٰهُ مُوۡسٰی تَکۡلِیۡمًا
অনুবাদ: আর অনেক রাসূল, যাদের বর্ণনা তোমাকে পূর্বে দিয়েছি এবং অনেক রাসূল, যাদের বর্ণনা তোমাকে দেইনি আর আল্লাহ মূসার সাথে সুস্পষ্টভাবে কথা বলেছেন।
(আন-নিসা আয়াত: ১৬৪)

57 ৫৭
قُلۡ مَاۤ اَسۡـَٔلُکُمۡ عَلَیۡهِ مِنۡ اَجۡرٍ اِلَّا مَنۡ شَآءَ اَنۡ یَّتَّخِذَ اِلٰی رَبِّهٖ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: বল, ‘আমি এর উপর তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চাই না। তবে যার ইচ্ছা তার রবের দিকে পথ অবলম্বন করুক।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৫৭)

17 ১৭
اَلصّٰبِرِیۡنَ وَ الصّٰدِقِیۡنَ وَ الۡقٰنِتِیۡنَ وَ الۡمُنۡفِقِیۡنَ وَ الۡمُسۡتَغۡفِرِیۡنَ بِالۡاَسۡحَارِ
অনুবাদ: যারা ধৈর্যশীল, সত্যবাদী, আনুগত্যশীল ও ব্যয়কারী এবং শেষ রাতে ক্ষমাপ্রার্থনাকারী।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৭)

26 ২৬
لِلَّذِیۡنَ اَحۡسَنُوا الۡحُسۡنٰی وَ زِیَادَۃٌ ؕ وَ لَا یَرۡهَقُ وُجُوۡهَهُمۡ قَتَرٌ وَّ لَا ذِلَّۃٌ ؕ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ الۡجَنَّۃِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: যারা ভালো কাজ করে তাদের জন্য রয়েছে শুভ পরিণাম (জান্নাত) এবং আরও বেশি। আর ধূলোমলিনতা ও লাঞ্ছনা তাদের চেহারাগুলোকে আচ্ছন্ন করবে না। তারাই জান্নাতবাসী। তারা তাতে স্থায়ী হবে।
(ইউনুস আয়াত: ২৬)

105 ১০৫
وَ کَذٰلِکَ نُصَرِّفُ الۡاٰیٰتِ وَ لِیَقُوۡلُوۡا دَرَسۡتَ وَ لِنُبَیِّنَهٗ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি নানাভাবে আয়াতসমূহ বিস্তারিত বর্ণনা করি এবং যাতে তারা বলে, তুমি পাঠ করেছ এবং আমি যাতে বর্ণনা করি, এ কুরআন এমন কওমের জন্য যারা জানে।
(আল-আনআম আয়াত: ১০৫)

59 ৫৯
اِنَّ مَثَلَ عِیۡسٰی عِنۡدَ اللّٰهِ کَمَثَلِ اٰدَمَ ؕ خَلَقَهٗ مِنۡ تُرَابٍ ثُمَّ قَالَ لَهٗ کُنۡ فَیَکُوۡنُ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহর নিকট ঈসার দৃষ্টান্ত আদমের মত, তিনি তাকে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তাকে বললেন, ‘হও’, ফলে সে হয়ে গেল।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৫৯)

42 ৪২
اِذۡ اَنۡتُمۡ بِالۡعُدۡوَۃِ الدُّنۡیَا وَ هُمۡ بِالۡعُدۡوَۃِ الۡقُصۡوٰی وَ الرَّکۡبُ اَسۡفَلَ مِنۡکُمۡ ؕ وَ لَوۡ تَوَاعَدۡتُّمۡ لَاخۡتَلَفۡتُمۡ فِی الۡمِیۡعٰدِ ۙ وَ لٰکِنۡ لِّیَقۡضِیَ اللّٰهُ اَمۡرًا کَانَ مَفۡعُوۡلًا ۬ۙ لِّیَهۡلِکَ مَنۡ هَلَکَ عَنۡۢ بَیِّنَۃٍ وَّ یَحۡیٰی مَنۡ حَیَّ عَنۡۢ بَیِّنَۃٍ ؕ وَ اِنَّ اللّٰهَ لَسَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: যখন তোমরা ছিলে নিকটবর্তী প্রান্তরে, আর তারা ছিল দূরবর্তী প্রান্তরে এবং কাফেলা* ছিল তোমাদের চেয়ে নিম্নভূমিতে, আর যদি তোমরা পরস্পর ওয়াদাবদ্ধ হতে, (যুদ্ধে মুখোমুখি হওয়ার ব্যাপারে) তাহলে অবশ্যই সে ওয়াদার ক্ষেত্রে তোমরা মতবিরোধ করতে, কিন্তু আল্লাহ (তাদেরকে একত্র করেছেন) যাতে সম্পন্ন করেন এমন কাজ যা হওয়ারই ছিল, যে ধ্বংস হওয়ার সে যাতে সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়ার পর ধ্বংস হয়, আর যে জীবিত থাকার সে যাতে সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়ার পর বেঁচে থাকে, আর নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আল-আনফাল আয়াত: ৪২)

8 ৮
وُجُوۡهٌ یَّوۡمَئِذٍ نَّاعِمَۃٌ ۙ
অনুবাদ: সেদিন অনেক চেহারা হবে লাবণ্যময়।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ৮)

31 ৩১
مُنِیۡبِیۡنَ اِلَیۡهِ وَ اتَّقُوۡهُ وَ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ لَا تَکُوۡنُوۡا مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: তাঁর অভিমুখী হয়ে তাঁকে ভয় কর, সালাত কায়েম কর, আর মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।
(আর-রুম আয়াত: ৩১)

13 ১৩
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَتَوَلَّوۡا قَوۡمًا غَضِبَ اللّٰهُ عَلَیۡهِمۡ قَدۡ یَئِسُوۡا مِنَ الۡاٰخِرَۃِ کَمَا یَئِسَ الۡکُفَّارُ مِنۡ اَصۡحٰبِ الۡقُبُوۡرِ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমরা সেই সম্প্রদায়ের সাথে বন্ধুত্ব করো না, যাদের প্রতি আল্লাহ রাগান্বিত হয়েছেন। তারা তো আখিরাত সম্পর্কে নিরাশ হয়ে পড়েছে, যেমনিভাবে কাফিররা কবরবাসীদের সম্পর্কে নিরাশ হয়েছে।
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ১৩)

144 ১৪৪
فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوۡنِ
অনুবাদ: ‘সুতরাং তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং আমার আনুগত্য কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৪৪)

1 ১
نٓ وَ الۡقَلَمِ وَ مَا یَسۡطُرُوۡنَ ۙ
অনুবাদ: নূন; কলমের কসম এবং তারা যা লিখে তার কসম!
(আল-কলম আয়াত: ১)

73 ৭৩
وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بَعۡضُهُمۡ اَوۡلِیَآءُ بَعۡضٍ ؕ اِلَّا تَفۡعَلُوۡهُ تَکُنۡ فِتۡنَۃٌ فِی الۡاَرۡضِ وَ فَسَادٌ کَبِیۡرٌ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করে, তারা একে অপরের বন্ধু। যদি তোমরা তা না কর, তাহলে যমীনে ফিতনা ও বড় ফাসাদ হবে।
(আল-আনফাল আয়াত: ৭৩)

15 ১৫
اَفَعَیِیۡنَا بِالۡخَلۡقِ الۡاَوَّلِ ؕ بَلۡ هُمۡ فِیۡ لَبۡسٍ مِّنۡ خَلۡقٍ جَدِیۡدٍ
অনুবাদ: আমি কি প্রথমবার সৃষ্টি করেই ক্লান্ত হয়ে পড়েছি? বরং তারা নতুন সৃষ্টির বিষয়ে সন্দেহে নিপতিত।
(কাফ আয়াত: ১৫)

5 ৫
الَّذِیۡنَ هُمۡ عَنۡ صَلَاتِهِمۡ سَاهُوۡنَ ۙ
অনুবাদ: যারা নিজদের সালাতে অমনোযোগী,
(আল-মাঊন আয়াত: ৫)

87 ৮৭
وَ لَئِنۡ سَاَلۡتَهُمۡ مَّنۡ خَلَقَهُمۡ لَیَقُوۡلُنَّ اللّٰهُ فَاَنّٰی یُؤۡفَکُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি যদি তাদেরকে জিজ্ঞাসা কর, কে তাদেরকে সৃষ্টি করেছে? তারা অবশ্যই বলবে, ‘আল্লাহ।’ তবু তারা কীভাবে বিমুখ হয়?
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৮৭)

2 ২
اَکَانَ لِلنَّاسِ عَجَبًا اَنۡ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰی رَجُلٍ مِّنۡهُمۡ اَنۡ اَنۡذِرِ النَّاسَ وَ بَشِّرِ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَنَّ لَهُمۡ قَدَمَ صِدۡقٍ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ؕؔ قَالَ الۡکٰفِرُوۡنَ اِنَّ هٰذَا لَسٰحِرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: এটা কি মানুষের জন্য আশ্চর্যের বিষয় যে, আমি তাদের মধ্য থেকে এক ব্যক্তির নিকট ওহী প্রেরণ করেছি যে, তুমি মানুষকে সতর্ক কর এবং মুমিনদেরকে সুসংবাদ প্রদান কর যে, তাদের রবের নিকট তাদের জন্য রয়েছে উচ্চ মর্যাদা। কাফিররা বলে, ‘এ তো স্পষ্ট যাদুকর’।
(ইউনুস আয়াত: ২)

137 ১৩৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا ثُمَّ کَفَرُوۡا ثُمَّ اٰمَنُوۡا ثُمَّ کَفَرُوۡا ثُمَّ ازۡدَادُوۡا کُفۡرًا لَّمۡ یَکُنِ اللّٰهُ لِیَغۡفِرَ لَهُمۡ وَ لَا لِیَهۡدِیَهُمۡ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে তারপর কুফরী করেছে, আবার ঈমান এনেছে তারপর কুফরী করেছে, এরপর কুফরীকে বাড়িয়ে দিয়েছে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করার নন এবং তাদেরকে পথ প্রদর্শন করার নন।
(আন-নিসা আয়াত: ১৩৭)

74 ৭৪
مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ؕ قَالُوۡا ضَلُّوۡا عَنَّا بَلۡ لَّمۡ نَکُنۡ نَّدۡعُوۡا مِنۡ قَبۡلُ شَیۡئًا ؕ کَذٰلِکَ یُضِلُّ اللّٰهُ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ ছাড়া’? তারা বলবে, ‘তারা তো আমাদের কাছ থেকে উধাও হয়ে গেছে’, বরং এর পূর্বে আমরা কোন কিছুকে আহবান করিনি’। এভাবেই আল্লাহ কাফিরদেরকে পথভ্রষ্ট করেন।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৭৪)

37 ৩৭
عَنِ الۡیَمِیۡنِ وَ عَنِ الشِّمَالِ عِزِیۡنَ
অনুবাদ: ডানে ও বামে দলে দলে?
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৩৭)

143 ১৪৩
وَ کَذٰلِکَ جَعَلۡنٰکُمۡ اُمَّۃً وَّسَطًا لِّتَکُوۡنُوۡا شُهَدَآءَ عَلَی النَّاسِ وَ یَکُوۡنَ الرَّسُوۡلُ عَلَیۡکُمۡ شَهِیۡدًا ؕ وَ مَا جَعَلۡنَا الۡقِبۡلَۃَ الَّتِیۡ کُنۡتَ عَلَیۡهَاۤ اِلَّا لِنَعۡلَمَ مَنۡ یَّتَّبِعُ الرَّسُوۡلَ مِمَّنۡ یَّنۡقَلِبُ عَلٰی عَقِبَیۡهِ ؕ وَ اِنۡ کَانَتۡ لَکَبِیۡرَۃً اِلَّا عَلَی الَّذِیۡنَ هَدَی اللّٰهُ ؕ وَ مَا کَانَ اللّٰهُ لِیُضِیۡعَ اِیۡمَانَکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بِالنَّاسِ لَرَءُوۡفٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি তোমাদেরকে মধ্যপন্থী উম্মত বানিয়েছি, যাতে তোমরা মানুষের উপর সাক্ষী হও এবং রাসূল সাক্ষী হন তোমাদের উপর। আর যে কিবলার উপর তুমি ছিলে, তাকে কেবল এ জন্যই নির্ধারণ করেছিলাম, যাতে আমি জেনে নেই যে, কে রাসূলকে অনুসরণ করে এবং কে তার পেছনে ফিরে যায়। যদিও তা অতি কঠিন (অন্যদের কাছে) তাদের ছাড়া যাদেরকে আল্লাহ হিদায়াত করেছেন এবং আল্লাহ এমন নন যে, তিনি তোমাদের ঈমানকে বিনষ্ট করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি অত্যন্ত স্নেহশীল, পরম দয়ালু।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৪৩)

42 ৪২
وَ اَتۡبَعۡنٰهُمۡ فِیۡ هٰذِهِ الدُّنۡیَا لَعۡنَۃً ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ هُمۡ مِّنَ الۡمَقۡبُوۡحِیۡنَ
অনুবাদ: এ যমীনে আমি তাদের পিছনে অভিসম্পাত লাগিয়ে দিয়েছি আর কিয়ামতের দিন তারা হবে ঘৃণিতদের অন্তর্ভুক্ত।
(আল-কাসাস আয়াত: ৪২)

211 ২১১
وَ مَا یَنۡۢبَغِیۡ لَهُمۡ وَ مَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ
অনুবাদ: আর এটা তাদের জন্য উচিৎ নয় এবং তারা এর ক্ষমতাও রাখে না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২১১)

15 ১৫
کَلَّا ؕ اِنَّهَا لَظٰی
অনুবাদ: কখনো নয়! এটিতো লেলিহান আগুন।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ১৫)

32 ৩২
فَقَالَ اِنِّیۡۤ اَحۡبَبۡتُ حُبَّ الۡخَیۡرِ عَنۡ ذِکۡرِ رَبِّیۡ ۚ حَتّٰی تَوَارَتۡ بِالۡحِجَابِ
অনুবাদ: তখন সে বলল, ‘আমি তো আমার রবের স্মরণ থেকে বিমুখ হয়ে ঐশ্বর্যের প্রেমে মগ্ন হয়ে পড়েছি, এদিকে সূর্য পর্দার আড়ালে চলে গেছে।*
(সোয়াদ আয়াত: ৩২)

25 ২৫
فَاَخَذَهُ اللّٰهُ نَکَالَ الۡاٰخِرَۃِ وَ الۡاُوۡلٰی
অনুবাদ: অবশেষে আল্লাহ তাকে আখিরাত ও দুনিয়ার আযাবে পাকড়াও করলেন।
(আন-নাযিআত আয়াত: ২৫)

11 ১১
کِرَامًا کَاتِبِیۡنَ
অনুবাদ: সম্মানিত লেখকবৃন্দ।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ১১)

18 ১৮
لَقَدۡ رَضِیَ اللّٰهُ عَنِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ اِذۡ یُبَایِعُوۡنَکَ تَحۡتَ الشَّجَرَۃِ فَعَلِمَ مَا فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ فَاَنۡزَلَ السَّکِیۡنَۃَ عَلَیۡهِمۡ وَ اَثَابَهُمۡ فَتۡحًا قَرِیۡبًا
অনুবাদ: অবশ্যই আল্লাহ মুমিনদের উপর সন্তুষ্ট হয়েছেন, যখন তারা গাছের নিচে আপনার হাতে বাই‘আত গ্রহণ করেছিল; অতঃপর তিনি তাদের অন্তরে কী ছিল তা জেনে নিয়েছেন, ফলে তাদের উপর প্রশান্তি নাযিল করলেন এবং তাদেরকে পুরস্কৃত করলেন নিকটবর্তী বিজয় দিয়ে।
(আল-ফাতহ আয়াত: ১৮)

79 ৭৯
فَوَیۡلٌ لِّلَّذِیۡنَ یَکۡتُبُوۡنَ الۡکِتٰبَ بِاَیۡدِیۡهِمۡ ٭ ثُمَّ یَقُوۡلُوۡنَ هٰذَا مِنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ لِیَشۡتَرُوۡا بِهٖ ثَمَنًا قَلِیۡلًا ؕ فَوَیۡلٌ لَّهُمۡ مِّمَّا کَتَبَتۡ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ وَیۡلٌ لَّهُمۡ مِّمَّا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।
(আল-বাকারা আয়াত: ৭৯)

20 ২০
حَتّٰۤی اِذَا مَا جَآءُوۡهَا شَهِدَ عَلَیۡهِمۡ سَمۡعُهُمۡ وَ اَبۡصَارُهُمۡ وَ جُلُوۡدُهُمۡ بِمَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: অবশেষে তারা যখন জাহান্নামের কাছে পৌঁছবে, তখন তাদের কান, তাদের চোখ ও তাদের চামড়া তাদের বিরুদ্ধে তাদের কৃতকর্ম সম্পর্কে সাক্ষ্য দেবে।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ২০)

54 ৫৪
فَالۡیَوۡمَ لَا تُظۡلَمُ نَفۡسٌ شَیۡئًا وَّ لَا تُجۡزَوۡنَ اِلَّا مَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং আজ কাউকেই কোন যুলম করা হবে না এবং তোমরা যা আমল করছিলে শুধু তারই প্রতিদান তোমাদের দেয়া হবে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৫৪)

107 ১০৭
وَ اِنۡ یَّمۡسَسۡکَ اللّٰهُ بِضُرٍّ فَلَا کَاشِفَ لَهٗۤ اِلَّا هُوَ ۚ وَ اِنۡ یُّرِدۡکَ بِخَیۡرٍ فَلَا رَآدَّ لِفَضۡلِهٖ ؕ یُصِیۡبُ بِهٖ مَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِهٖ ؕ وَ هُوَ الۡغَفُوۡرُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: ‘আর আল্লাহ যদি তোমাকে কোন ক্ষতি পৌঁছান, তবে তিনি ছাড়া তা দূর করার কেউ নেই। আর তিনি যদি তোমার কল্যাণ চান, তবে তাঁর অনুগ্রহের কোন প্রতিরোধকারী নেই। তিনি তার বান্দাদের যাকে ইচ্ছা তাকে তা দেন। আর তিনি পরম ক্ষমাশীল, অতি দয়ালু’।
(ইউনুস আয়াত: ১০৭)

169 ১৬৯
اِلَّا طَرِیۡقَ جَهَنَّمَ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ وَ کَانَ ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ یَسِیۡرًا
অনুবাদ: জাহান্নামের পথ ছাড়া। তারা তাতে স্থায়ী হবে এবং তা আল্লাহর জন্য সহজ।
(আন-নিসা আয়াত: ১৬৯)

101 ১০১
وَ مِمَّنۡ حَوۡلَکُمۡ مِّنَ الۡاَعۡرَابِ مُنٰفِقُوۡنَ ؕۛ وَ مِنۡ اَهۡلِ الۡمَدِیۡنَۃِ ۟ۛؔ مَرَدُوۡا عَلَی النِّفَاقِ ۟ لَا تَعۡلَمُهُمۡ ؕ نَحۡنُ نَعۡلَمُهُمۡ ؕ سَنُعَذِّبُهُمۡ مَّرَّتَیۡنِ ثُمَّ یُرَدُّوۡنَ اِلٰی عَذَابٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: আর তোমাদের আশপাশের মরুবাসীদের মধ্যে কিছু লোক মুনাফিক এবং মদীনাবাসীদের মধ্যেও কিছু লোক অতিমাত্রায় মুনাফিকীতে লিপ্ত আছে। তুমি তাদেরকে জান না। আমি তাদেরকে জানি। অচিরে আমি তাদেরকে দু’বার আযাব দেব তারপর তাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে মহাআযাবের দিকে।
(আত-তাওবা আয়াত: ১০১)

30 ৩০
وَ مَنۡ یَّفۡعَلۡ ذٰلِکَ عُدۡوَانًا وَّ ظُلۡمًا فَسَوۡفَ نُصۡلِیۡهِ نَارًا ؕ وَ کَانَ ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ یَسِیۡرًا
অনুবাদ: আর যে ঐ কাজ করবে সীমালঙ্ঘন ও অন্যায়ভাবে, আমি অচিরেই তাকে আগুনে প্রবেশ করাব। আর সেটি হবে আল্লাহর উপর সহজ।
(আন-নিসা আয়াত: ৩০)

96 ৯৬
اٰتُوۡنِیۡ زُبَرَ الۡحَدِیۡدِ ؕ حَتّٰۤی اِذَا سَاوٰی بَیۡنَ الصَّدَفَیۡنِ قَالَ انۡفُخُوۡا ؕ حَتّٰۤی اِذَا جَعَلَهٗ نَارًا ۙ قَالَ اٰتُوۡنِیۡۤ اُفۡرِغۡ عَلَیۡهِ قِطۡرًا
অনুবাদ: ‘তোমরা আমাকে লোহার পাত এনে দাও’। অবশেষে যখন সে দু’পাহাড়ের মধ্যবর্তী জায়গা সমান করে দিল, তখন সে বলল, ‘তোমরা ফুঁক দিতে থাক’। অতঃপর যখন সে তা আগুনে পরিণত করল, তখন বলল, ‘তোমরা আমাকে কিছু তামা দাও, আমি তা এর উপর ঢেলে দেই’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৯৬)

109 ১০৯
اِنَّهٗ کَانَ فَرِیۡقٌ مِّنۡ عِبَادِیۡ یَقُوۡلُوۡنَ رَبَّنَاۤ اٰمَنَّا فَاغۡفِرۡ لَنَا وَ ارۡحَمۡنَا وَ اَنۡتَ خَیۡرُ الرّٰحِمِیۡنَ
অনুবাদ: আমার বান্দাদের একদল ছিল যারা বলত, ‘হে আমাদের রব, আমরা ঈমান এনেছি, অতএব আমাদেরকে ক্ষমা ও দয়া করুন, আর আপনি সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু।’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১০৯)

70 ৭০
اُدۡخُلُوا الۡجَنَّۃَ اَنۡتُمۡ وَ اَزۡوَاجُکُمۡ تُحۡبَرُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা সস্ত্রীক সানন্দে জান্নাতে প্রবেশ কর।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৭০)

57 ৫৭
قَالَ اَجِئۡتَنَا لِتُخۡرِجَنَا مِنۡ اَرۡضِنَا بِسِحۡرِکَ یٰمُوۡسٰی
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে মূসা, তুমি কি আমাদের কাছে এজন্য এসেছ যে, তোমার যাদুর দ্বারা আমাদেরকে আমাদের দেশ থেকে বের করে দেবে’?
(ত্ব-হা আয়াত: ৫৭)

20 ২০
وَّ مَا ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ بِعَزِیۡزٍ
অনুবাদ: আর এটা আল্লাহর জন্য মোটেই কঠিন নয়।
(ইবরাহীম আয়াত: ২০)

164 ১৬৪
وَ مَاۤ اَسۡـَٔلُکُمۡ عَلَیۡهِ مِنۡ اَجۡرٍ ۚ اِنۡ اَجۡرِیَ اِلَّا عَلٰی رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমি এর উপর তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চাই না। আমার প্রতিদান কেবল সৃষ্টিকুলের রবের নিকট’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৬৪)

184 ১৮৪
وَ اتَّقُوا الَّذِیۡ خَلَقَکُمۡ وَ الۡجِبِلَّۃَ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: ‘যিনি তোমাদেরকে ও পূর্ববর্তী প্রজন্মসমূহকে সৃষ্টি করেছেন, তাঁর তাকওয়া অবলম্বন কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৮৪)

45 ৪৫
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا لَقِیۡتُمۡ فِئَۃً فَاثۡبُتُوۡا وَ اذۡکُرُوا اللّٰهَ کَثِیۡرًا لَّعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, যখন তোমরা কোন দলের মুখোমুখি হও, তখন অবিচল থাক, আর আল্লাহকে অধিক স্মরণ কর, যাতে তোমরা সফল হও।
(আল-আনফাল আয়াত: ৪৫)

3 ৩
وَّ الشَّفۡعِ وَ الۡوَتۡرِ
অনুবাদ: কসম জোড় ও বিজোড়ের।
(আল-ফাজর আয়াত: ৩)

2 ২
مَاۤ اَنۡتَ بِنِعۡمَۃِ رَبِّکَ بِمَجۡنُوۡنٍ
অনুবাদ: তোমার রবের অনুগ্রহে তুমি পাগল নও।
(আল-কলম আয়াত: ২)

7 ৭
وَ لَوۡ نَزَّلۡنَا عَلَیۡکَ کِتٰبًا فِیۡ قِرۡطَاسٍ فَلَمَسُوۡهُ بِاَیۡدِیۡهِمۡ لَقَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّا سِحۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর যদি আমি কাগজে লিখিত কিতাব তোমার উপর নাযিল করতাম অতঃপর তারা তা হাত দিয়ে স্পর্শ করত তবুও যারা কুফরী করেছে তারা বলত, ‘এ তো প্রকাশ্য যাদু ছাড়া কিছু না।’
(আল-আনআম আয়াত: ৭)

51 ৫১
وَ لَقَدۡ وَصَّلۡنَا لَهُمُ الۡقَوۡلَ لَعَلَّهُمۡ یَتَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তো তাদের কাছে একের পর এক বাণী পৌঁছে দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৫১)

24 ২৪
هُوَ اللّٰهُ الۡخَالِقُ الۡبَارِئُ الۡمُصَوِّرُ لَهُ الۡاَسۡمَآءُ الۡحُسۡنٰی ؕ یُسَبِّحُ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ۚ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: তিনিই আল্লাহ, স্রষ্টা, উদ্ভাবনকর্তা, আকৃতিদানকারী; তাঁর রয়েছে সুন্দর নামসমূহ; আসমান ও যমীনে যা আছে সবই তার মহিমা ঘোষণা করে। তিনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-হাশর আয়াত: ২৪)

43 ৪৩
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَقۡرَبُوا الصَّلٰوۃَ وَ اَنۡتُمۡ سُکٰرٰی حَتّٰی تَعۡلَمُوۡا مَا تَقُوۡلُوۡنَ وَ لَا جُنُبًا اِلَّا عَابِرِیۡ سَبِیۡلٍ حَتّٰی تَغۡتَسِلُوۡا ؕ وَ اِنۡ کُنۡتُمۡ مَّرۡضٰۤی اَوۡ عَلٰی سَفَرٍ اَوۡ جَآءَ اَحَدٌ مِّنۡکُمۡ مِّنَ الۡغَآئِطِ اَوۡ لٰمَسۡتُمُ النِّسَآءَ فَلَمۡ تَجِدُوۡا مَآءً فَتَیَمَّمُوۡا صَعِیۡدًا طَیِّبًا فَامۡسَحُوۡا بِوُجُوۡهِکُمۡ وَ اَیۡدِیۡکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَفُوًّا غَفُوۡرًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তোমরা সালাতের নিকটবর্তী হয়ো না, যতক্ষণ না তোমরা বুঝতে পার যা তোমরা বল এবং অপবিত্র অবস্থায়ও না, যতক্ষণ না তোমরা গোসল কর, তবে যদি তোমরা পথ অতিক্রমকারী হও*। আর যদি তোমরা অসুস্থ হও বা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ প্রস্রাব-পায়খানা থেকে আসে কিংবা তোমরা স্ত্রী সম্ভোগ কর, তবে যদি পানি না পাও তাহলে পবিত্র মাটিতে তায়াম্মুম কর** । সুতরাং তোমাদের মুখমন্ডল ও হাত মাসেহ কর। নিশ্চয় আল্লাহ মার্জনাকারী, ক্ষমাশীল।
(আন-নিসা আয়াত: ৪৩)

10 ১০
فَارۡتَقِبۡ یَوۡمَ تَاۡتِی السَّمَآءُ بِدُخَانٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: অতএব অপেক্ষা কর সেদিনের যেদিন স্পষ্ট ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হবে আকাশ।
(আদ-দুখান আয়াত: ১০)

7 ৭
فَسَنُیَسِّرُهٗ لِلۡیُسۡرٰی ؕ
অনুবাদ: আমি তার জন্য সহজ পথে চলা সুগম করে দেব।
(আল-লাইল আয়াত: ৭)

22 ২২
فَدَلّٰىهُمَا بِغُرُوۡرٍ ۚ فَلَمَّا ذَاقَا الشَّجَرَۃَ بَدَتۡ لَهُمَا سَوۡاٰتُهُمَا وَ طَفِقَا یَخۡصِفٰنِ عَلَیۡهِمَا مِنۡ وَّرَقِ الۡجَنَّۃِ ؕ وَ نَادٰىهُمَا رَبُّهُمَاۤ اَلَمۡ اَنۡهَکُمَا عَنۡ تِلۡکُمَا الشَّجَرَۃِ وَ اَقُلۡ لَّکُمَاۤ اِنَّ الشَّیۡطٰنَ لَکُمَا عَدُوٌّ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: অতঃপর সে তাদেরকে প্রতারণার মাধ্যমে পদস্খলিত করল। তাই তারা যখন গাছটির ফল আস্বাদন করল, তাদের সামনে তাদের লজ্জাস্থান প্রকাশিত হয়ে গেল। আর তারা জান্নাতের পাতা দিয়ে নিজদেরকে ঢাকতে লাগল এবং তাদের রব তাদেরকে ডাকলেন যে, ‘আমি কি তোমাদেরকে ঐ গাছটি থেকে নিষেধ করিনি এবং তোমাদেরকে বলিনি যে নিশ্চয় শয়তান তোমাদের জন্য স্পষ্ট শত্রু’?
(আল-আরাফ আয়াত: ২২)

140 ১৪০
اَمۡ تَقُوۡلُوۡنَ اِنَّ اِبۡرٰهٖمَ وَ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ وَ الۡاَسۡبَاطَ کَانُوۡا هُوۡدًا اَوۡ نَصٰرٰی ؕ قُلۡ ءَاَنۡتُمۡ اَعۡلَمُ اَمِ اللّٰهُ ؕ وَ مَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنۡ کَتَمَ شَهَادَۃً عِنۡدَهٗ مِنَ اللّٰهِ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: নাকি তোমরা বলছ, ‘নিশ্চয় ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকূব ও তাদের সন্তানেরা ছিল ইয়াহূদী কিংবা নাসারা? বল, ‘তোমরা অধিক জ্ঞাত নাকি আল্লাহ’? আর তার চেয়ে অধিক যালিম কে, যে আল্লাহর পক্ষ থেকে তার কাছে যে সাক্ষ্য রয়েছে তা গোপন করে? আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে গাফিল নন।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৪০)

131 ১৩১
فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوۡنِ
অনুবাদ: ‘সুতরাং আল্লাহকে ভয় কর এবং আমাকে অনুসরণ কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৩১)

40 ৪০
فَلَاۤ اُقۡسِمُ بِرَبِّ الۡمَشٰرِقِ وَ الۡمَغٰرِبِ اِنَّا لَقٰدِرُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব, আমি উদয়স্থল ও অস্তাচলসমূহের রবের কসম করছি যে, আমি অবশ্যই সক্ষম!
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৪০)

33 ৩৩
وَ الَّیۡلِ اِذۡ اَدۡبَرَ
অনুবাদ: রাতের কসম, যখন তা সরে চলে যায়,
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৩৩)

177 ১৭৭
لَیۡسَ الۡبِرَّ اَنۡ تُوَلُّوۡا وُجُوۡهَکُمۡ قِبَلَ الۡمَشۡرِقِ وَ الۡمَغۡرِبِ وَ لٰکِنَّ الۡبِرَّ مَنۡ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃِ وَ الۡکِتٰبِ وَ النَّبِیّٖنَ ۚ وَ اٰتَی الۡمَالَ عَلٰی حُبِّهٖ ذَوِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡیَتٰمٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنَ وَ ابۡنَ السَّبِیۡلِ ۙ وَ السَّآئِلِیۡنَ وَ فِی الرِّقَابِ ۚ وَ اَقَامَ الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَی الزَّکٰوۃَ ۚ وَ الۡمُوۡفُوۡنَ بِعَهۡدِهِمۡ اِذَا عٰهَدُوۡا ۚ وَ الصّٰبِرِیۡنَ فِی الۡبَاۡسَآءِ وَ الضَّرَّآءِ وَ حِیۡنَ الۡبَاۡسِ ؕ اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ صَدَقُوۡا ؕ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: ভালো কাজ এটা নয় যে, তোমরা তোমাদের চেহারা পূর্ব ও পশ্চিম দিকে ফিরাবে; বরং ভালো কাজ হল যে ঈমান আনে আল্লাহ, শেষ দিবস, ফেরেশতাগণ, কিতাব ও নবীগণের প্রতি এবং যে সম্পদ প্রদান করে তার প্রতি আসক্তি সত্ত্বেও নিকটাত্মীয়গণকে, ইয়াতীম, অসহায়, মুসাফির ও প্রার্থনাকারীকে এবং বন্দিমুক্তিতে এবং যে সালাত কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং যারা অঙ্গীকার করে তা পূর্ণ করে, যারা ধৈর্যধারণ করে কষ্ট ও দুর্দশায় ও যুদ্ধের সময়ে। তারাই সত্যবাদী এবং তারাই মুত্তাকী।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৭৭)

66 ৬৬
ثُمَّ اَغۡرَقۡنَا الۡاٰخَرِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর অপর দলটিকে ডুবিয়ে দিলাম।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৬৬)

107 ১০৭
وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ مَاۤ اَشۡرَکُوۡا ؕ وَ مَا جَعَلۡنٰکَ عَلَیۡهِمۡ حَفِیۡظًا ۚ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِوَکِیۡلٍ
অনুবাদ: আর যদি আল্লাহ চাইতেন, তারা শির্‌ক করত না এবং আমি তোমাকে তাদের উপর হিফাযতকারী বানাইনি। আর তুমি তাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক নও।
(আল-আনআম আয়াত: ১০৭)

4 ৪
وَ فِیۡ خَلۡقِکُمۡ وَ مَا یَبُثُّ مِنۡ دَآبَّۃٍ اٰیٰتٌ لِّقَوۡمٍ یُّوۡقِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের সৃষ্টিতে এবং যে জীব জন্তু ছড়িয়ে রয়েছে তাতে নিদর্শনাবলী রয়েছে সে কওমের জন্য যারা নিশ্চিত বিশ্বাস স্থাপন করে।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৪)

59 ৫৯
ءَاَنۡتُمۡ تَخۡلُقُوۡنَهٗۤ اَمۡ نَحۡنُ الۡخٰلِقُوۡنَ
অনুবাদ: তা কি তোমরা সৃষ্টি কর, না আমিই তার স্রষ্টা?
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৫৯)

36 ৩৬
فَلِلّٰهِ الۡحَمۡدُ رَبِّ السَّمٰوٰتِ وَ رَبِّ الۡاَرۡضِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব আল্লাহরই জন্য সকল প্রশংসা, যিনি আসমানসমূহের রব, যমীনের রব ও সকল সৃষ্টির রব।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৩৬)

158 ১৫৮
فَاَخَذَهُمُ الۡعَذَابُ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً ؕ وَ مَا کَانَ اَکۡثَرُهُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব আযাব তাদেরকে পাকড়াও করল, নিশ্চয়ই এতে নিদর্শন রয়েছে, আর তাদের অধিকাংশ মুমিন ছিল না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৫৮)

27 ২৭
اِنَّ هٰۤؤُلَآءِ یُحِبُّوۡنَ الۡعَاجِلَۃَ وَ یَذَرُوۡنَ وَرَآءَهُمۡ یَوۡمًا ثَقِیۡلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় এরা দুনিয়ার জীবনকে ভালবাসে আর তাদের সামনে রেখে দেয় এক কঠিন দিন।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ২৭)

141 ১৪১
کَذَّبَتۡ ثَمُوۡدُ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: সামূদ জাতি রাসুলদেরকে অস্বীকার করেছিল,
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৪১)

18 ১৮
السَّمَآءُ مُنۡفَطِرٌۢ بِهٖ ؕ کَانَ وَعۡدُهٗ مَفۡعُوۡلًا
অনুবাদ: যার কারণে আসমান হবে বিদীর্ণ, আল্লাহর ওয়াদা হবে বাস্তবায়িত।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ১৮)

173 ১৭৩
وَ اِنَّ جُنۡدَنَا لَهُمُ الۡغٰلِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় আমার বাহিনীই বিজয়ী হবে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৭৩)

101 ১০১
وَ لَمَّا جَآءَهُمۡ رَسُوۡلٌ مِّنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ مُصَدِّقٌ لِّمَا مَعَهُمۡ نَبَذَ فَرِیۡقٌ مِّنَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ ٭ۙ کِتٰبَ اللّٰهِ وَرَآءَ ظُهُوۡرِهِمۡ کَاَنَّهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদের নিকট আল্লাহর কাছ থেকে একজন রাসূল এল, তাদের সাথে যা আছে তা সমর্থন করে, তখন আহলে কিতাবের একটি দল আল্লাহর কিতাবকে তাদের পেছনে ফেলে দিল, (এভাবে যে) মনে হয় যেন তারা জানে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১০১)

37 ৩৭
وَ الشَّیٰطِیۡنَ کُلَّ بَنَّآءٍ وَّ غَوَّاصٍ
অনুবাদ: আর (অনুগত করে দিলাম) প্রত্যেক প্রাসাদ নির্মাণকারী ও ডুবুরী শয়তান [জিন] সমূহকেও
(সোয়াদ আয়াত: ৩৭)

28 ২৮
وَ مَاۤ اَنۡزَلۡنَا عَلٰی قَوۡمِهٖ مِنۡۢ بَعۡدِهٖ مِنۡ جُنۡدٍ مِّنَ السَّمَآءِ وَ مَا کُنَّا مُنۡزِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তার (মৃত্যুর) পর তার কওমের বিরুদ্ধে আসমান থেকে কোন সৈন্য পাঠাইনি। আর তা পাঠানোর কোন দরকারও আমার ছিল না।
(ইয়াসীন আয়াত: ২৮)

2 ২
تَنۡزِیۡلٌ مِّنَ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
অনুবাদ: (এ গ্রন্থ) পরম করুণাময় অসীম দয়ালুর পক্ষ থেকে নাযিলকৃত।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ২)

7 ৭
وَ وَجَدَکَ ضَآلًّا فَهَدٰی
অনুবাদ: আর তিনি তোমাকে পেয়েছেন পথ না জানা অবস্থায়। অতঃপর তিনি পথনির্দেশ দিয়েছেন।
(আদ-দুহা আয়াত: ৭)

3 ৩
کِتٰبٌ فُصِّلَتۡ اٰیٰتُهٗ قُرۡاٰنًا عَرَبِیًّا لِّقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ ۙ
অনুবাদ: এমন এক কিতাব, যার আয়াতগুলো জ্ঞানী কওমের জন্য বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, কুরআনরূপে আরবী ভাষায়।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৩)

20 ২০
وَ اَمَّا الَّذِیۡنَ فَسَقُوۡا فَمَاۡوٰىهُمُ النَّارُ ؕ کُلَّمَاۤ اَرَادُوۡۤا اَنۡ یَّخۡرُجُوۡا مِنۡهَاۤ اُعِیۡدُوۡا فِیۡهَا وَ قِیۡلَ لَهُمۡ ذُوۡقُوۡا عَذَابَ النَّارِ الَّذِیۡ کُنۡتُمۡ بِهٖ تُکَذِّبُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা পাপকাজ করে, তাদের বাসস্থান হবে আগুন; যখনই তারা তা থেকে বের হতে চাইবে, তাদেরকে তাতেই ফিরিয়ে দেয়া হবে এবং তাদেরকে বলা হবে, ‘তোমরা আগুনের আযাব আস্বাদন কর, যাকে তোমরা অস্বীকার করতে।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ২০)

7 ৭
وَ السَّمَآءَ رَفَعَهَا وَ وَضَعَ الۡمِیۡزَانَ
অনুবাদ: আর তিনি আকাশকে সমুন্নত করেছেন এবং দাঁড়িপাল্লা স্থাপন করেছেন।
(আর-রাহমান আয়াত: ৭)

73 ৭৩
وَ اِنۡ کَادُوۡا لَیَفۡتِنُوۡنَکَ عَنِ الَّذِیۡۤ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ لِتَفۡتَرِیَ عَلَیۡنَا غَیۡرَهٗ ٭ۖ وَ اِذًا لَّاتَّخَذُوۡکَ خَلِیۡلًا
অনুবাদ: আর তাদের অবস্থা এমন ছিল যে, আমি তোমাকে যে ওহী দিয়েছি, তা থেকে তারা তোমাকে প্রায় ফিতনায় ফেলে দিয়েছিল, যাতে তুমি আমার নামে এর বিপরীত মিথ্যা রটাতে পার এবং তখন তারা অবশ্যই তোমাকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করত।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৭৩)

83 ৮৩
وَ اِذَا سَمِعُوۡا مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَی الرَّسُوۡلِ تَرٰۤی اَعۡیُنَهُمۡ تَفِیۡضُ مِنَ الدَّمۡعِ مِمَّا عَرَفُوۡا مِنَ الۡحَقِّ ۚ یَقُوۡلُوۡنَ رَبَّنَاۤ اٰمَنَّا فَاکۡتُبۡنَا مَعَ الشّٰهِدِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর রাসূলের প্রতি যা নাযিল করা হয়েছে যখন তারা তা শুনে, তুমি দেখবে তাদের চক্ষু অশ্রুতে ভেসে যাচ্ছে, কারণ তারা সত্য হতে জেনেছে। তারা বলে, ‘হে আমাদের রব, আমরা ঈমান এনেছি। সুতরাং আপনি আমাদেরকে সাক্ষ্য দানকারীদের সঙ্গে লিপিবদ্ধ করুন’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৮৩)

11 ১১
فَاطِرُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ جَعَلَ لَکُمۡ مِّنۡ اَنۡفُسِکُمۡ اَزۡوَاجًا وَّ مِنَ الۡاَنۡعَامِ اَزۡوَاجًا ۚ یَذۡرَؤُکُمۡ فِیۡهِ ؕ لَیۡسَ کَمِثۡلِهٖ شَیۡءٌ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡبَصِیۡرُ
অনুবাদ: তিনি আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা; তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য থেকে জোড়া বানিয়েছেন এবং চতুষ্পদ জন্তু থেকেও জোড়া বানিয়েছেন, (এভাবেই) তিনি তোমাদেরকে ছড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁর মত কিছু নেই আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা।
(আশ-শূরা আয়াত: ১১)

37 ৩৭
وَ قَالَ مُوۡسٰی رَبِّیۡۤ اَعۡلَمُ بِمَنۡ جَآءَ بِالۡهُدٰی مِنۡ عِنۡدِهٖ وَ مَنۡ تَکُوۡنُ لَهٗ عَاقِبَۃُ الدَّارِ ؕ اِنَّهٗ لَا یُفۡلِحُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর মূসা বলল, ‘আমার রব সম্যক অবগত আছেন, কে তাঁর কাছ থেকে হিদায়াত নিয়ে এসেছে এবং আখিরাতে কার পরিণাম শুভ হবে। নিশ্চয় যালিমরা সফল হবে না’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৩৭)

52 ৫২
وَ لَا تَطۡرُدِ الَّذِیۡنَ یَدۡعُوۡنَ رَبَّهُمۡ بِالۡغَدٰوۃِ وَ الۡعَشِیِّ یُرِیۡدُوۡنَ وَجۡهَهٗ ؕ مَا عَلَیۡکَ مِنۡ حِسَابِهِمۡ مِّنۡ شَیۡءٍ وَّ مَا مِنۡ حِسَابِکَ عَلَیۡهِمۡ مِّنۡ شَیۡءٍ فَتَطۡرُدَهُمۡ فَتَکُوۡنَ مِنَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি তাড়িয়ে দিয়ো না তাদেরকে, যারা নিজ রবকে সকাল সন্ধ্যায় ডাকে, তারা তার সন্তুষ্টি চায়। তাদের কোন হিসাব তোমার উপর নেই এবং তোমার কোন হিসাব তাদের উপর নেই, ফলে তুমি তাদেরকে তাড়িয়ে দিবে এবং তুমি যালিমদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
(আল-আনআম আয়াত: ৫২)

6 ৬
نَارُ اللّٰهِ الۡمُوۡقَدَۃُ ۙ
অনুবাদ: আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত আগুন।
(আল-হুমাযা আয়াত: ৬)

27 ২৭
الَّذِیۡنَ یَنۡقُضُوۡنَ عَهۡدَ اللّٰهِ مِنۡۢ بَعۡدِ مِیۡثَاقِهٖ ۪ وَ یَقۡطَعُوۡنَ مَاۤ اَمَرَ اللّٰهُ بِهٖۤ اَنۡ یُّوۡصَلَ وَ یُفۡسِدُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ ؕ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: যারা আল্লাহর দৃঢ়কৃত অঙ্গীকার ভঙ্গ করে এবং আল্লাহ যা জোড়া লাগানোর নির্দেশ দিয়েছেন তা ছিন্ন করে এবং যমীনে ফাসাদ করে। তারাই ক্ষতিগ্রস্ত।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৭)

19 ১৯
الَّذِیۡنَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ یَبۡغُوۡنَهَا عِوَجًا ؕ وَ هُمۡ بِالۡاٰخِرَۃِ هُمۡ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: যারা আল্লাহর পথ থেকে মানুষকে বাধা দেয় এবং তাকে বক্র করতে চায়। আর এরাই তো আখিরাত অস্বীকারকারী।
(হূদ আয়াত: ১৯)

132 ১৩২
وَ اتَّقُوا الَّذِیۡۤ اَمَدَّکُمۡ بِمَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাঁকে ভয় কর যিনি তোমাদেরকে সাহায্য করেছেন এমন কিছু দিয়ে, যা তোমরা জান।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৩২)

30 ৩০
اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ وَّ اِنۡ کُنَّا لَمُبۡتَلِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এর মধ্যে অনেক নিদর্শন রয়েছে। আর নিশ্চয় আমি পরীক্ষাকারী ছিলাম।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৩০)

68 ৬৮
وَعَدَ اللّٰهُ الۡمُنٰفِقِیۡنَ وَ الۡمُنٰفِقٰتِ وَ الۡکُفَّارَ نَارَ جَهَنَّمَ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ هِیَ حَسۡبُهُمۡ ۚ وَ لَعَنَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ مُّقِیۡمٌ
অনুবাদ: আল্লাহ মুনাফিক পুরুষ, মুনাফিক নারী ও কাফিরদেরকে জাহান্নামের আগুনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তাতে তারা চিরদিন থাকবে, এটি তাদের জন্য যথেষ্ট। আর আল্লাহ তাদের লা‘নত করেন এবং তাদের জন্য রয়েছে স্থায়ী আযাব।
(আত-তাওবা আয়াত: ৬৮)

18 ১৮
وَ نَجَّیۡنَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ کَانُوۡا یَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে রক্ষা করলাম যারা ঈমান এনেছিল এবং তাকওয়া অবলম্বন করত।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ১৮)

75 ৭৫
وَ مَا لَکُمۡ لَا تُقَاتِلُوۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ الۡمُسۡتَضۡعَفِیۡنَ مِنَ الرِّجَالِ وَ النِّسَآءِ وَ الۡوِلۡدَانِ الَّذِیۡنَ یَقُوۡلُوۡنَ رَبَّنَاۤ اَخۡرِجۡنَا مِنۡ هٰذِهِ الۡقَرۡیَۃِ الظَّالِمِ اَهۡلُهَا ۚ وَ اجۡعَلۡ لَّنَا مِنۡ لَّدُنۡکَ وَلِیًّا ۚۙ وَّ اجۡعَلۡ لَّنَا مِنۡ لَّدُنۡکَ نَصِیۡرًا
অনুবাদ: আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ দুর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুরা বলছে, ‘হে আমাদের রব, আমাদেরকে বের করুন এ জনপদ থেকে যার অধিবাসীরা যালিম এবং আমাদের জন্য আপনার পক্ষ থেকে একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী।’
(আন-নিসা আয়াত: ৭৫)

84 ৮৪
قَالَ فَالۡحَقُّ ۫ وَ الۡحَقَّ اَقُوۡلُ
অনুবাদ: আল্লাহ বললেন, ‘এটি সত্য আর সত্য-ই আমি বলি’
(সোয়াদ আয়াত: ৮৪)

13 ১৩
وَ لَوۡ شِئۡنَا لَاٰتَیۡنَا کُلَّ نَفۡسٍ هُدٰىهَا وَ لٰکِنۡ حَقَّ الۡقَوۡلُ مِنِّیۡ لَاَمۡلَـَٔنَّ جَهَنَّمَ مِنَ الۡجِنَّۃِ وَ النَّاسِ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: আর যদি আমি ইচ্ছা করতাম, তাহলে প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার হিদায়াত দান করতাম। কিন্তু আমার কথাই সত্যে পরিণত হবে যে, ‘নিশ্চয় আমি জিন ও মানুষ উভয় দ্বারা জাহান্নাম পূর্ণ করব’।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ১৩)

46 ৪৬
وَ لَئِنۡ مَّسَّتۡهُمۡ نَفۡحَۃٌ مِّنۡ عَذَابِ رَبِّکَ لَیَقُوۡلُنَّ یٰوَیۡلَنَاۤ اِنَّا کُنَّا ظٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমার রবের আযাবের সামান্য কিছুও যদি তাদেরকে স্পর্শ করে, তবে তারা অবশ্যই বলে উঠবে-‘হায়, দুর্ভোগ আমাদের! আমরাতো অবশ্যই যালিম ছিলাম’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৪৬)

97 ৯৭
مَنۡ عَمِلَ صَالِحًا مِّنۡ ذَکَرٍ اَوۡ اُنۡثٰی وَ هُوَ مُؤۡمِنٌ فَلَنُحۡیِیَنَّهٗ حَیٰوۃً طَیِّبَۃً ۚ وَ لَنَجۡزِیَنَّهُمۡ اَجۡرَهُمۡ بِاَحۡسَنِ مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: যে মুমিন অবস্থায় নেক আমল করবে, পুরুষ হোক বা নারী, আমি তাকে পবিত্র জীবন দান করব এবং তারা যা করত তার তুলনায় অবশ্যই আমি তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দেব।
(আন-নাহাল আয়াত: ৯৭)

2 ২
وَ اٰتُوا الۡیَتٰمٰۤی اَمۡوَالَهُمۡ وَ لَا تَتَبَدَّلُوا الۡخَبِیۡثَ بِالطَّیِّبِ ۪ وَ لَا تَاۡکُلُوۡۤا اَمۡوَالَهُمۡ اِلٰۤی اَمۡوَالِکُمۡ ؕ اِنَّهٗ کَانَ حُوۡبًا کَبِیۡرًا
অনুবাদ: আর তোমরা ইয়াতীমদেরকে তাদের ধন-সম্পদ দিয়ে দাও এবং তোমরা অপবিত্র বস্ত্তকে পবিত্র বস্ত্ত দ্বারা পরিবর্তন করো না এবং তাদের ধন-সম্পদকে তোমাদের ধন-সম্পদের সাথে খেয়ো না। নিশ্চয় তা বড় পাপ।
(আন-নিসা আয়াত: ২)

81 ৮১
وَ لِسُلَیۡمٰنَ الرِّیۡحَ عَاصِفَۃً تَجۡرِیۡ بِاَمۡرِهٖۤ اِلَی الۡاَرۡضِ الَّتِیۡ بٰرَکۡنَا فِیۡهَا ؕ وَ کُنَّا بِکُلِّ شَیۡءٍ عٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি সুলায়মানের জন্য অনুগত করে দিয়েছিলাম প্রবল হাওয়াকে, যা তার নির্দেশে প্রবাহিত হত সেই দেশের দিকে, যেখানে আমি বরকত রেখেছি। আর আমি প্রত্যেক বিষয় সম্পর্কেই অবগত ছিলাম।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৮১)

22 ২২
تِلۡکَ اِذًا قِسۡمَۃٌ ضِیۡزٰی
অনুবাদ: এটাতো তাহলে এক অসঙ্গত বণ্টন!
(আন-নাজম আয়াত: ২২)

92 ৯২
وَ اَمَّاۤ اِنۡ کَانَ مِنَ الۡمُکَذِّبِیۡنَ الضَّآلِّیۡنَ
অনুবাদ: আর সে যদি হয় অস্বীকারকারী ও পথভ্রষ্ট,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৯২)

52 ৫২
کَدَاۡبِ اٰلِ فِرۡعَوۡنَ ۙ وَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ؕ کَفَرُوۡا بِاٰیٰتِ اللّٰهِ فَاَخَذَهُمُ اللّٰهُ بِذُنُوۡبِهِمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ قَوِیٌّ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ
অনুবাদ: ফিরআউন বংশ ও তাদের পূর্বের লোকদের আচরণের মত তারা আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করেছে, ফলে তাদের পাপের কারণে আল্লাহ তাদেরকে পাকড়াও করেছেন। নিশ্চয় আল্লাহ শক্তিশালী, কঠিন আযাবদাতা।
(আল-আনফাল আয়াত: ৫২)

31 ৩১
اِنَّ لِلۡمُتَّقِیۡنَ مَفَازًا
অনুবাদ: নিশ্চয় মুত্তাকীদের জন্য রয়েছে সফলতা।
(আন-নাবা আয়াত: ৩১)

63 ৬৩
اَمَّنۡ یَّهۡدِیۡکُمۡ فِیۡ ظُلُمٰتِ الۡبَرِّ وَ الۡبَحۡرِ وَ مَنۡ یُّرۡسِلُ الرِّیٰحَ بُشۡرًۢا بَیۡنَ یَدَیۡ رَحۡمَتِهٖ ؕ ءَ اِلٰهٌ مَّعَ اللّٰهِ ؕ تَعٰلَی اللّٰهُ عَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: বরং তিনি, যিনি তোমাদেরকে স্থলে ও সমুদ্রের অন্ধকারে পথ দেখান এবং যিনি স্বীয় রহমতের প্রাক্কালে সুসংবাদবাহী বাতাস প্রেরণ করেন। আল্লাহর সাথে কি অন্য কোন ইলাহ আছে? তারা যা কিছু শরীক করে আল্লাহ তা থেকে ঊর্ধ্বে।
(আন-নামাল আয়াত: ৬৩)

39 ৩৯
فَذُوۡقُوۡا عَذَابِیۡ وَ نُذُرِ
অনুবাদ: ‘আর আমার আযাব ও সাবধানবাণীর পরিণাম আস্বাদন কর’।
(আল-কামার আয়াত: ৩৯)

179 ১৭৯
وَ لَقَدۡ ذَرَاۡنَا لِجَهَنَّمَ کَثِیۡرًا مِّنَ الۡجِنِّ وَ الۡاِنۡسِ ۫ۖ لَهُمۡ قُلُوۡبٌ لَّا یَفۡقَهُوۡنَ بِهَا ۫ وَ لَهُمۡ اَعۡیُنٌ لَّا یُبۡصِرُوۡنَ بِهَا ۫ وَ لَهُمۡ اٰذَانٌ لَّا یَسۡمَعُوۡنَ بِهَا ؕ اُولٰٓئِکَ کَالۡاَنۡعَامِ بَلۡ هُمۡ اَضَلُّ ؕ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡغٰفِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি সৃষ্টি করেছি জাহান্নামের জন্য বহু জিন ও মানুষকে। তাদের রয়েছে অন্তর, তা দ্বারা তারা বুঝে না; তাদের রয়েছে চোখ, তা দ্বারা তারা দেখে না এবং তাদের রয়েছে কান, তা দ্বারা তারা শুনে না। তারা চতুষ্পদ জন্তুর মত; বরং তারা অধিক পথভ্রষ্ট। তারাই হচ্ছে গাফেল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৭৯)

18 ১৮
وَ اَنۡذِرۡهُمۡ یَوۡمَ الۡاٰزِفَۃِ اِذِ الۡقُلُوۡبُ لَدَی الۡحَنَاجِرِ کٰظِمِیۡنَ ۬ؕ مَا لِلظّٰلِمِیۡنَ مِنۡ حَمِیۡمٍ وَّ لَا شَفِیۡعٍ یُّطَاعُ
অনুবাদ: আর তুমি তাদের আসন্ন দিন সম্পর্কে সতর্ক করে দাও। যখন তাদের প্রাণ কণ্ঠাগত হবে দুঃখ, কষ্ট সংবরণ অবস্থায়। যালিমদের জন্য নেই কোন অকৃত্রিম বন্ধু, নেই এমন কোন সুপারিশকারী যাকে গ্রাহ্য করা হবে।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ১৮)

43 ৪৩
اَلَمۡ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ یُزۡجِیۡ سَحَابًا ثُمَّ یُؤَلِّفُ بَیۡنَهٗ ثُمَّ یَجۡعَلُهٗ رُکَامًا فَتَرَی الۡوَدۡقَ یَخۡرُجُ مِنۡ خِلٰلِهٖ ۚ وَ یُنَزِّلُ مِنَ السَّمَآءِ مِنۡ جِبَالٍ فِیۡهَا مِنۡۢ بَرَدٍ فَیُصِیۡبُ بِهٖ مَنۡ یَّشَآءُ وَ یَصۡرِفُهٗ عَنۡ مَّنۡ یَّشَآءُ ؕ یَکَادُ سَنَا بَرۡقِهٖ یَذۡهَبُ بِالۡاَبۡصَارِ
অনুবাদ: তুমি কি দেখনি যে, আল্লাহ মেঘমালাকে পরিচালিত করেন, তারপর তিনি সেগুলোকে একত্রে জুড়ে দেন, তারপর সেগুলো স্তুপীকৃত করেন, তারপর তুমি দেখতে পাও তার মধ্য থেকে বৃষ্টির বের হয়। আর তিনি আকাশে স্থিত মেঘমালার পাহাড় থেকে শিলা বর্ষণ করেন। তারপর তা দ্বারা যাকে ইচ্ছা আঘাত করেন। আর যার কাছ থেকে ইচ্ছা তা সরিয়ে দেন। এর বিদ্যুতের ঝলক দৃষ্টিশক্তি প্রায় কেড়ে নেয়।
(আন-নূর আয়াত: ৪৩)

22 ২২
وَ لَمَّا بَلَغَ اَشُدَّهٗۤ اٰتَیۡنٰهُ حُکۡمًا وَّ عِلۡمًا ؕ وَ کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর সে যখন পূর্ণ যৌবনে উপনীত হল, আমি তাকে হিকমত ও জ্ঞান দান করলাম এবং এভাবেই আমি ইহসানকারীদের প্রতিদান দিয়ে থাকি।
(ইউসুফ আয়াত: ২২)

8 ৮
وَ الۡوَزۡنُ یَوۡمَئِذِ ۣالۡحَقُّ ۚ فَمَنۡ ثَقُلَتۡ مَوَازِیۡنُهٗ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: আর সেদিন পরিমাপ হবে যথাযথ। সুতরাং যাদের পাল্লা ভারি হবে তারাই হবে সফলকাম।
(আল-আরাফ আয়াত: ৮)

9 ৯
فَذَاقَتۡ وَبَالَ اَمۡرِهَا وَ کَانَ عَاقِبَۃُ اَمۡرِهَا خُسۡرًا
অনুবাদ: অতএব তারা নিজদের কৃতকর্মের আযাব আস্বাদন করেছে আর ক্ষতিই ছিল তাদের কাজের পরিণতি।
(আত-ত্বলাক্ব আয়াত: ৯)

31 ৩১
اَخۡرَجَ مِنۡهَا مَآءَهَا وَ مَرۡعٰهَا
অনুবাদ: তিনি তার ভিতর থেকে বের করেছেন তার পানি ও তার তৃণভূমি।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৩১)

124 ১২৪
اِذۡ قَالَ لِقَوۡمِهٖۤ اَلَا تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: যখন সে তার কওমকে বলেছিল ‘তোমরা কি (আল্লাহকে) ভয় করবে না’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ১২৪)

29 ২৯
اِنۡ کَانَتۡ اِلَّا صَیۡحَۃً وَّاحِدَۃً فَاِذَا هُمۡ خٰمِدُوۡنَ
অনুবাদ: তা ছিল শুধুই একটি বিকট আওয়াজ, ফলে তারা নিথর-নিস্তব্ধ হয়ে পড়ল।
(ইয়াসীন আয়াত: ২৯)

21 ২১
وَ هَلۡ اَتٰىکَ نَبَؤُا الۡخَصۡمِ ۘ اِذۡ تَسَوَّرُوا الۡمِحۡرَابَ
অনুবাদ: তোমার কাছে কি বিবদমান লোকদের সংবাদ এসেছে? যখন তারা প্রাচীর ডিঙিয়ে মিহরাবে আসল।
(সোয়াদ আয়াত: ২১)

24 ২৪
اَلَمۡ تَرَ کَیۡفَ ضَرَبَ اللّٰهُ مَثَلًا کَلِمَۃً طَیِّبَۃً کَشَجَرَۃٍ طَیِّبَۃٍ اَصۡلُهَا ثَابِتٌ وَّ فَرۡعُهَا فِی السَّمَآءِ
অনুবাদ: তুমি কি দেখ না, আল্লাহ কীভাবে উপমা পেশ করেছেন? কালিমা তাইয়েবা, যা একটি ভাল বৃক্ষের ন্যায়, যার মূল সুস্থির আর শাখা-প্রশাখা আকাশে।
(ইবরাহীম আয়াত: ২৪)

41 ৪১
وَ اٰیَۃٌ لَّهُمۡ اَنَّا حَمَلۡنَا ذُرِّیَّتَهُمۡ فِی الۡفُلۡکِ الۡمَشۡحُوۡنِ
অনুবাদ: আর তাদের জন্য একটি নিদর্শন হল, অবশ্যই আমি তাদের বংশধরদেরকে ভরা নৌকায় আরোহণ করিয়েছিলাম।
(ইয়াসীন আয়াত: ৪১)

27 ২৭
وَ قَالَ مُوۡسٰۤی اِنِّیۡ عُذۡتُ بِرَبِّیۡ وَ رَبِّکُمۡ مِّنۡ کُلِّ مُتَکَبِّرٍ لَّا یُؤۡمِنُ بِیَوۡمِ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘আমি আমার রব ও তোমাদের রবের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি প্রত্যেক অহঙ্কারী থেকে, যে বিচার দিনের প্রতি ঈমান রাখে না’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ২৭)

64 ৬৪
قُلۡ اَفَغَیۡرَ اللّٰهِ تَاۡمُرُوۡٓنِّیۡۤ اَعۡبُدُ اَیُّهَا الۡجٰهِلُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে অজ্ঞরা, তোমরা কি আমাকে আল্লাহ ছাড়া অন্যের ইবাদাত করার আদেশ করছ’?
(আয-যুমার আয়াত: ৬৪)

25 ২৫
فَلِلّٰهِ الۡاٰخِرَۃُ وَ الۡاُوۡلٰی
অনুবাদ: বস্তুতঃ পরকাল ও ইহকাল তো আল্লাহরই।
(আন-নাজম আয়াত: ২৫)

17 ১৭
اِنَّ عَلَیۡنَا جَمۡعَهٗ وَ قُرۡاٰنَهٗ
অনুবাদ: নিশ্চয়ই এর সংরক্ষণ ও পাঠ আমার দায়িত্বে।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ১৭)

107 ১০৭
ذٰلِکَ بِاَنَّهُمُ اسۡتَحَبُّوا الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا عَلَی الۡاٰخِرَۃِ ۙ وَ اَنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: এটা এ জন্য যে, তারা আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবনকে পছন্দ করেছে। আর নিশ্চয় আল্লাহ কাফির কওমকে হিদায়াত করেন না।
(আন-নাহাল আয়াত: ১০৭)

172 ১৭২
وَ اِذۡ اَخَذَ رَبُّکَ مِنۡۢ بَنِیۡۤ اٰدَمَ مِنۡ ظُهُوۡرِهِمۡ ذُرِّیَّتَهُمۡ وَ اَشۡهَدَهُمۡ عَلٰۤی اَنۡفُسِهِمۡ ۚ اَلَسۡتُ بِرَبِّکُمۡ ؕ قَالُوۡا بَلٰی ۚۛ شَهِدۡنَا ۚۛ اَنۡ تَقُوۡلُوۡا یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ اِنَّا کُنَّا عَنۡ هٰذَا غٰفِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন তোমার রব বনী-আদমের পৃষ্ঠদেশ হতে তাদের বংশধরকে বের করলেন এবং তাদেরকে তাদের নিজদের উপর সাক্ষী করলেন যে, ‘আমি কি তোমাদের রব নই’? তারা বলল, ‘হ্যাঁ, আমরা সাক্ষ্য দিলাম।’ যাতে কিয়ামতের দিন তোমরা বলতে না পার যে, নিশ্চয় আমরা এ বিষয়ে অনবহিত ছিলাম।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৭২)

82 ৮২
وَ الَّذِیۡۤ اَطۡمَعُ اَنۡ یَّغۡفِرَ لِیۡ خَطِیۡٓئَتِیۡ یَوۡمَ الدِّیۡنِ
অনুবাদ: ‘আর যিনি আশা করি, বিচার দিবসে আমার ত্রুটি-বিচ্যুতি ক্ষমা করে দেবেন’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৮২)

96 ৯৬
وَ لَتَجِدَنَّهُمۡ اَحۡرَصَ النَّاسِ عَلٰی حَیٰوۃٍ ۚۛ وَ مِنَ الَّذِیۡنَ اَشۡرَکُوۡا ۚۛ یَوَدُّ اَحَدُهُمۡ لَوۡ یُعَمَّرُ اَلۡفَ سَنَۃٍ ۚ وَ مَا هُوَ بِمُزَحۡزِحِهٖ مِنَ الۡعَذَابِ اَنۡ یُّعَمَّرَ ؕ وَ اللّٰهُ بَصِیۡرٌۢ بِمَا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি তাদেরকে পাবে জীবনের প্রতি সর্বাধিক লোভী মানুষরূপে। এমনকি তাদের থেকেও যারা শিরক করেছে। তাদের একজন কামনা করে, যদি হাজার বছর তাকে জীবন দেয়া হত! অথচ দীর্ঘজীবী হলেই তা তাকে আযাব থেকে নিষ্কৃতি দিতে পারবে না। আর তারা যা করে আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-বাকারা আয়াত: ৯৬)

126 ১২৬
وَ هٰذَا صِرَاطُ رَبِّکَ مُسۡتَقِیۡمًا ؕ قَدۡ فَصَّلۡنَا الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّذَّکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর এ হচ্ছে তোমার রবের সরল পথ। আমি তো বিস্তারিতভাবে আয়াতসমূহ বর্ণনা করেছি এমন কওমের জন্য, যারা উপদেশ গ্রহণ করে।
(আল-আনআম আয়াত: ১২৬)

36 ৩৬
وَ اِذَا رَاٰکَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِنۡ یَّتَّخِذُوۡنَکَ اِلَّا هُزُوًا ؕ اَهٰذَا الَّذِیۡ یَذۡکُرُ اٰلِهَتَکُمۡ ۚ وَ هُمۡ بِذِکۡرِ الرَّحۡمٰنِ هُمۡ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করে তারা যখন তোমাকে দেখে তখন তোমাকে কেবল উপহাসের পাত্র হিসেবে গ্রহণ করে। তারা বলে, ‘এ কি সেই ব্যক্তি, যে তোমাদের দেবতাদের সমালোচনা করে?’ অথচ তারাই ‘রহমান’-এর আলোচনার বিরোধিতা করে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৩৬)

1 ১
سَبَّحَ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ۚ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: আসমানসমূহে যা কিছু আছে ও যমীনে যা কিছু আছে, সবই আল্লাহর তাসবীহ পাঠ করছে। আর তিনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আস-সফ আয়াত: ১)

3 ৩
خَافِضَۃٌ رَّافِعَۃٌ
অনুবাদ: তা কাউকে ভূলুণ্ঠিত করবে এবং কাউকে করবে সমুন্নত।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৩)

3 ৩
الَّذِیۡنَ یُقِیۡمُوۡنَ الصَّلٰوۃَ وَ مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ یُنۡفِقُوۡنَ
অনুবাদ: যারা সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি, তা হতে ব্যয় করে।
(আল-আনফাল আয়াত: ৩)

9 ৯
اُنۡظُرۡ کَیۡفَ ضَرَبُوۡا لَکَ الۡاَمۡثَالَ فَضَلُّوۡا فَلَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: দেখ, তোমার জন্য তারা কেমন উপমা পেশ করে; ফলে তারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, সুতরাং তারা কোন পথ পেতে সক্ষম হয় না।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৯)

72 ৭২
ثُمَّ نُنَجِّی الَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا وَّ نَذَرُ الظّٰلِمِیۡنَ فِیۡهَا جِثِیًّا
অনুবাদ: তারপর আমি এদেরকে মুক্তি দেব যারা তাকওয়া অবলম্বন করেছে। আর যালিমদেরকে আমি সেখানে রেখে দেব নতজানু অবস্থায়।
(মারইয়াম আয়াত: ৭২)

11 ১১
مَا کَذَبَ الۡفُؤَادُ مَا رَاٰی
অনুবাদ: সে যা দেখেছে, অন্তকরণ সে সম্পর্কে মিথ্যা বলেনি।
(আন-নাজম আয়াত: ১১)

45 ৪৫
وَ اُمۡلِیۡ لَهُمۡ ؕ اِنَّ کَیۡدِیۡ مَتِیۡنٌ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে অবকাশ দেব। অবশ্যই আমার কৌশল অত্যন্ত বলিষ্ঠ।
(আল-কলম আয়াত: ৪৫)

30 ৩০
قَالَ اِنِّیۡ عَبۡدُ اللّٰهِ ۟ؕ اٰتٰنِیَ الۡکِتٰبَ وَ جَعَلَنِیۡ نَبِیًّا
অনুবাদ: শিশুটি বলল, ‘আমি তো আল্লাহর বান্দা; তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন এবং আমাকে নবী বানিয়েছেন’।
(মারইয়াম আয়াত: ৩০)

42 ৪২
لَّا یَاۡتِیۡهِ الۡبَاطِلُ مِنۡۢ بَیۡنِ یَدَیۡهِ وَ لَا مِنۡ خَلۡفِهٖ ؕ تَنۡزِیۡلٌ مِّنۡ حَکِیۡمٍ حَمِیۡدٍ
অনুবাদ: বাতিল এতে অনুপ্রবেশ করতে পারে না, না সামনে থেকে, না পিছন থেকে। এটি প্রজ্ঞাময়, সপ্রশংসিতের পক্ষ থেকে নাযিলকৃত।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৪২)

1 ১
حٰمٓ ۚ
অনুবাদ: হা-মীম।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ১)

139 ১৩৯
الَّذِیۡنَ یَتَّخِذُوۡنَ الۡکٰفِرِیۡنَ اَوۡلِیَآءَ مِنۡ دُوۡنِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ؕ اَیَبۡتَغُوۡنَ عِنۡدَهُمُ الۡعِزَّۃَ فَاِنَّ الۡعِزَّۃَ لِلّٰهِ جَمِیۡعًا
অনুবাদ: যারা মুমিনদের পরিবর্তে কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের কাছে সম্মান চায়? অথচ যাবতীয় সম্মান আল্লাহর।
(আন-নিসা আয়াত: ১৩৯)

6 ৬
سَنُقۡرِئُکَ فَلَا تَنۡسٰۤی
অনুবাদ: আমি তোমাকে পড়িয়ে দেব অতঃপর তুমি ভুলবে না।
(আল-আলা আয়াত: ৬)

31 ৩১
فَمَنِ ابۡتَغٰی وَرَآءَ ذٰلِکَ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡعٰدُوۡنَ
অনুবাদ: তবে যে কেউ এদের বাইরে অন্যকে কামনা করে, তারাই তো সীমালংঘনকারী।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৩১)

3 ৩
فَلۡیَعۡبُدُوۡا رَبَّ هٰذَا الۡبَیۡتِ
অনুবাদ: অতএব তারা যেন এ গৃহের রবের ‘ইবাদাত করে,
(আল-কুরাইশ আয়াত: ৩)

60 ৬০
لِلَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ مَثَلُ السَّوۡءِ ۚ وَ لِلّٰهِ الۡمَثَلُ الۡاَعۡلٰی ؕ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না, তাদের জন্য মন্দ উদাহরণ এবং আল্লাহর জন্য রয়েছে মহান উদাহরণ। আর তিনিই পরাক্রমশালী, মহাজ্ঞানী।
(আন-নাহাল আয়াত: ৬০)

43 ৪৩
وَ اِنۡ نَّشَاۡ نُغۡرِقۡهُمۡ فَلَا صَرِیۡخَ لَهُمۡ وَ لَا هُمۡ یُنۡقَذُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি আমি চাই তাদেরকে নিমজ্জিত করে দেই, তখন তাদের জন্য কোন সাহায্যকারী থাকে না এবং তাদেরকে উদ্ধারও করা হয় না।
(ইয়াসীন আয়াত: ৪৩)

126 ১২৬
وَ مَا جَعَلَهُ اللّٰهُ اِلَّا بُشۡرٰی لَکُمۡ وَ لِتَطۡمَئِنَّ قُلُوۡبُکُمۡ بِهٖ ؕ وَ مَا النَّصۡرُ اِلَّا مِنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ الۡعَزِیۡزِ الۡحَکِیۡمِ
অনুবাদ: আর আল্লাহ তোমাদের জন্য তা কেবল সুসংবাদস্বরূপ নির্ধারণ করেছেন এবং যাতে তোমাদের অন্তরসমূহ এর দ্বারা প্রশান্ত হয়। আর সাহায্য কেবল পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১২৬)

41 ৪১
عَلٰۤی اَنۡ نُّبَدِّلَ خَیۡرًا مِّنۡهُمۡ ۙ وَ مَا نَحۡنُ بِمَسۡبُوۡقِیۡنَ
অনুবাদ: তাদের চাইতে উত্তমদেরকে তাদের স্থলে নিয়ে আসতে এবং আমি অক্ষম নই।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৪১)

42 ৪২
اِنَّمَا السَّبِیۡلُ عَلَی الَّذِیۡنَ یَظۡلِمُوۡنَ النَّاسَ وَ یَبۡغُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ بِغَیۡرِ الۡحَقِّ ؕ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: কেবল তাদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, যারা মানুষের উপর যুলম করে এবং যমীনে অন্যায়ভাবে সীমালঙ্ঘন করে বেড়ায়। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আশ-শূরা আয়াত: ৪২)

32 ৩২
وَ لَا تَتَمَنَّوۡا مَا فَضَّلَ اللّٰهُ بِهٖ بَعۡضَکُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ ؕ لِلرِّجَالِ نَصِیۡبٌ مِّمَّا اکۡتَسَبُوۡا ؕ وَ لِلنِّسَآءِ نَصِیۡبٌ مِّمَّا اکۡتَسَبۡنَ ؕ وَ سۡئَلُوا اللّٰهَ مِنۡ فَضۡلِهٖ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمًا
অনুবাদ: আর তোমরা আকাঙ্ক্ষা করো না সে সবের, যার মাধ্যমে আল্লাহ তোমাদের এক জনকে অন্য জনের উপর প্রাধান্য দিয়েছেন। পুরুষদের জন্য রয়েছে অংশ, তারা যা উপার্জন করে তা থেকে এবং নারীদের জন্য রয়েছে অংশ, যা তারা উপার্জন করে তা থেকে। আর তোমরা আল্লাহর কাছে তাঁর অনুগ্রহ চাও। নিশ্চয় আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সম্যক জ্ঞাত।
(আন-নিসা আয়াত: ৩২)

6 ৬
اِنَّ الشَّیۡطٰنَ لَکُمۡ عَدُوٌّ فَاتَّخِذُوۡهُ عَدُوًّا ؕ اِنَّمَا یَدۡعُوۡا حِزۡبَهٗ لِیَکُوۡنُوۡا مِنۡ اَصۡحٰبِ السَّعِیۡرِ
অনুবাদ: নিশ্চয় শয়তান তোমাদের শত্রু; অতএব তাকে শত্রু হিসেবে গণ্য কর। সে তার দলকে কেবল এজন্যই ডাকে যাতে তারা জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসী হয়।
(ফাতির আয়াত: ৬)

218 ২১৮
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ الَّذِیۡنَ هَاجَرُوۡا وَ جٰهَدُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ۙ اُولٰٓئِکَ یَرۡجُوۡنَ رَحۡمَتَ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে ও যারা হিজরত করেছে এবং আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করেছে, তারা আল্লাহর রহমতের আশা করে। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-বাকারা আয়াত: ২১৮)

11 ১১
الَّذِیۡنَ یَرِثُوۡنَ الۡفِرۡدَوۡسَ ؕ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: যারা ফিরদাউসের অধিকারী হবে। তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১১)

19 ১৯
اَفَمَنۡ یَّعۡلَمُ اَنَّمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ الۡحَقُّ کَمَنۡ هُوَ اَعۡمٰی ؕ اِنَّمَا یَتَذَکَّرُ اُولُوا الۡاَلۡبَابِ
অনুবাদ: যে ব্যক্তি জানে তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার প্রতি যা নাযিল হয়েছে, তা সত্য, সে কি তার মত, যে অন্ধ? বুদ্ধিমানরাই শুধু উপদেশ গ্রহণ করে।
(আর-রাদ আয়াত: ১৯)

45 ৪৫
وَ لٰکِنَّاۤ اَنۡشَاۡنَا قُرُوۡنًا فَتَطَاوَلَ عَلَیۡهِمُ الۡعُمُرُ ۚ وَ مَا کُنۡتَ ثَاوِیًا فِیۡۤ اَهۡلِ مَدۡیَنَ تَتۡلُوۡا عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتِنَا ۙ وَ لٰکِنَّا کُنَّا مُرۡسِلِیۡنَ
অনুবাদ: কিন্তু আমি অনেক প্রজন্মকে সৃষ্টি করেছি। তারপর তাদের উপর বহু যুগ অতিবাহিত হয়েছিল। তুমি তো মাদইয়ানবাসীদের মধ্যে অবস্থানকারী ছিলে না যে, তাদের নিকট আমার আয়াতগুলো তুমি তিলাওয়াত করবে। কিন্তু আমিই রাসূল প্রেরণকারী।
(আল-কাসাস আয়াত: ৪৫)

1 ১
کٓهٰیٰعٓصٓ ۟
অনুবাদ: কাফ-হা-ইয়া-‘আঈন-সোয়াদ।
(মারইয়াম আয়াত: ১)

26 ২৬
اَلۡمُلۡکُ یَوۡمَئِذِۣ الۡحَقُّ لِلرَّحۡمٰنِ ؕ وَ کَانَ یَوۡمًا عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ عَسِیۡرًا
অনুবাদ: সেদিন প্রকৃত সার্বভৌমত্ব হবে পরম করুণাময়ের। আর সে দিনটি কাফিরদের জন্য বড়ই কঠিন।
(আল-ফুরকান আয়াত: ২৬)

41 ৪১
وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِیَذَّکَّرُوۡا ؕ وَ مَا یَزِیۡدُهُمۡ اِلَّا نُفُوۡرًا
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি এ কুরআনে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে; কিন্তু তা কেবল তাদের বিমুখতাই বৃদ্ধি করে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৪১)

68 ৬৮
وَ نُفِخَ فِی الصُّوۡرِ فَصَعِقَ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَنۡ فِی الۡاَرۡضِ اِلَّا مَنۡ شَآءَ اللّٰهُ ؕ ثُمَّ نُفِخَ فِیۡهِ اُخۡرٰی فَاِذَا هُمۡ قِیَامٌ یَّنۡظُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে। ফলে আল্লাহ যাদেরকে ইচ্ছা করেন তারা ছাড়া আসমানসমূহে যারা আছে এবং পৃথিবীতে যারা আছে সকলেই বেহুঁশ হয়ে পড়বে। তারপর আবার শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে, তখন তারা দাঁড়িয়ে তাকাতে থাকবে।
(আয-যুমার আয়াত: ৬৮)

41 ৪১
اَمۡ لَهُمۡ شُرَکَآءُ ۚۛ فَلۡیَاۡتُوۡا بِشُرَکَآئِهِمۡ اِنۡ کَانُوۡا صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: অথবা তাদের জন্য কি অনেক শরীক আছে? তাহলে তারা তাদের শরীকদেরকে উপস্থিত করুক যদি তারা সত্যবাদী হয়।
(আল-কলম আয়াত: ৪১)

42 ৪২
اِذۡ قَالَ لِاَبِیۡهِ یٰۤاَبَتِ لِمَ تَعۡبُدُ مَا لَا یَسۡمَعُ وَ لَا یُبۡصِرُ وَ لَا یُغۡنِیۡ عَنۡکَ شَیۡئًا
অনুবাদ: যখন সে তার পিতাকে বলল, ‘হে আমার পিতা, তুমি কেন তার ইবাদাত কর যে না শুনতে পায়, না দেখতে পায় এবং না তোমার কোন উপকারে আসতে পারে’?
(মারইয়াম আয়াত: ৪২)

20 ২০
وَ تَفَقَّدَ الطَّیۡرَ فَقَالَ مَا لِیَ لَاۤ اَرَی الۡهُدۡهُدَ ۫ۖ اَمۡ کَانَ مِنَ الۡغَآئِبِیۡنَ
অনুবাদ: আর সুলাইমান পাখিদের খোঁজ খবর নিল। তারপর সে বলল, ‘কী ব্যাপার, আমি হুদহুদকে দেখছি না; নাকি সে অনুপস্থিতদের অন্তর্ভুক্ত’?
(আন-নামাল আয়াত: ২০)

4 ৪
وَّ الۡبَیۡتِ الۡمَعۡمُوۡرِ
অনুবাদ: কসম আবাদ গৃহের,*
(আত-তূর আয়াত: ৪)

60 ৬০
وَ قَالَ رَبُّکُمُ ادۡعُوۡنِیۡۤ اَسۡتَجِبۡ لَکُمۡ ؕ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَسۡتَکۡبِرُوۡنَ عَنۡ عِبَادَتِیۡ سَیَدۡخُلُوۡنَ جَهَنَّمَ دٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের রব বলেছেন, ‘তোমরা আমাকে ডাক, আমি তোমাদের জন্য সাড়া দেব। নিশ্চয় যারা অহঙ্কার বশতঃ আমার ইবাদাত থেকে বিমুখ থাকে, তারা অচিরেই লাঞ্ছিত অবস্থায় জাহান্নামে প্রবেশ করবে।’
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৬০)

1 ১
الٓـمّٓرٰ ۟ تِلۡکَ اٰیٰتُ الۡکِتٰبِ ؕ وَ الَّذِیۡۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ الۡحَقُّ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আলিফ-লাম-মীম-রা; এগুলো কিতাবের আয়াত, আর তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার উপর যা কিছু নাযিল হয়েছে তা সত্য, কিন্তু অধিকাংশ মানুষ ঈমান আনে না।
(আর-রাদ আয়াত: ১)

122 ১২২
وَ اِنَّ رَبَّکَ لَهُوَ الۡعَزِیۡزُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রব, তিনি তো মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১২২)

108 ১০৮
وَ تَرَکۡنَا عَلَیۡهِ فِی الۡاٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তার জন্য আমি পরবর্তীদের মধ্যে সুখ্যাতি রেখে দিয়েছি।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১০৮)

63 ৬৩
اَفَرَءَیۡتُمۡ مَّا تَحۡرُثُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা আমাকে বল, তোমরা যমীনে যা বপন কর সে ব্যাপারে,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৬৩)

10 ১০
وَّ تَسِیۡرُ الۡجِبَالُ سَیۡرًا
অনুবাদ: আর পর্বতমালা দ্রুত পরিভ্রমণ করবে,
(আত-তূর আয়াত: ১০)

127 ১২৭
وَ اصۡبِرۡ وَ مَا صَبۡرُکَ اِلَّا بِاللّٰهِ وَ لَا تَحۡزَنۡ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا تَکُ فِیۡ ضَیۡقٍ مِّمَّا یَمۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি সবর কর। তোমার সবর তো শুধু আল্লাহর তাওফীকেই। তারা যেসব ষড়যন্ত্র করছে তুমি সে বিষয়ে সংকীর্ণমনা হয়ো না।
(আন-নাহাল আয়াত: ১২৭)

23 ২৩
قُطُوۡفُهَا دَانِیَۃٌ
অনুবাদ: তার ফলসমূহ নিকটবর্তী থাকবে।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ২৩)

9 ৯
وَ لَوۡ جَعَلۡنٰهُ مَلَکًا لَّجَعَلۡنٰهُ رَجُلًا وَّ لَلَبَسۡنَا عَلَیۡهِمۡ مَّا یَلۡبِسُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি রাসূলকে ফেরেশতা বানাতাম তবে তাকে পুরুষ মানুষই বানাতাম। ফলে তারা যে সন্দেহ করে, সে সন্দেহেই তাদেরকে রেখে দিতাম।
(আল-আনআম আয়াত: ৯)

49 ৪৯
لَا یَسۡـَٔمُ الۡاِنۡسَانُ مِنۡ دُعَآءِ الۡخَیۡرِ ۫ وَ اِنۡ مَّسَّهُ الشَّرُّ فَیَـُٔوۡسٌ قَنُوۡطٌ
অনুবাদ: কল্যাণ প্রার্থনায় মানুষ বিরক্ত হয় না; আর যদি অকল্যাণ তাকে স্পর্শ করে তাহলে সে নিরাশ ও হতাশ হয়ে পড়ে।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৪৯)

195 ১৯৫
وَ اَنۡفِقُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ لَا تُلۡقُوۡا بِاَیۡدِیۡکُمۡ اِلَی التَّهۡلُکَۃِ ۚۖۛ وَ اَحۡسِنُوۡا ۚۛ اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় কর এবং নিজ হাতে নিজদেরকে ধ্বংসে নিক্ষেপ করো না। আর সুকর্ম কর। নিশ্চয় আল্লাহ সুকর্মশীলদেরকে ভালবাসেন।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৯৫)

99 ৯৯
وَ مَاۤ اَضَلَّنَاۤ اِلَّا الۡمُجۡرِمُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর অপরাধীরাই শুধু আমাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছিল’;
(আশ-শুআরা আয়াত: ৯৯)

44 ৪৪
ا بَارِدٍ وَّ لَا کَرِیۡمٍ
অনুবাদ: যা শীতলও নয়, সুখকরও নয়।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৪৪)

54 ৫৪
قَالَ اَبَشَّرۡتُمُوۡنِیۡ عَلٰۤی اَنۡ مَّسَّنِیَ الۡکِبَرُ فَبِمَ تُبَشِّرُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তোমরা কি আমাকে সুসংবাদ দিচ্ছ, যখন বার্ধক্য আমাকে স্পর্শ করেছে ? সুতরাং তোমরা কিসের সুসংবাদ দিচ্ছ’ ?
(আল-হিজর আয়াত: ৫৪)

29 ২৯
قَالَ لَئِنِ اتَّخَذۡتَ اِلٰـهًا غَیۡرِیۡ لَاَجۡعَلَنَّکَ مِنَ الۡمَسۡجُوۡنِیۡنَ
অনুবাদ: ফির‘আউন বলল, ‘যদি তুমি আমাকে ছাড়া কাউকে ইলাহরূপে গ্রহণ কর, তাহলে অবশ্যই আমি তোমাকে কয়েদীদের অন্তর্ভুক্ত করব’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২৯)

28 ২৮
یَفۡقَهُوۡا قَوۡلِیۡ
অনুবাদ: যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ২৮)

4 ৪
اِلَّا الَّذِیۡنَ عٰهَدۡتُّمۡ مِّنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ثُمَّ لَمۡ یَنۡقُصُوۡکُمۡ شَیۡئًا وَّ لَمۡ یُظَاهِرُوۡا عَلَیۡکُمۡ اَحَدًا فَاَتِمُّوۡۤا اِلَیۡهِمۡ عَهۡدَهُمۡ اِلٰی مُدَّتِهِمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: তবে মুশরিকদের মধ্য থেকে যাদের সাথে তোমরা চুক্তিবদ্ধ হয়েছ, অতঃপর তারা তোমাদের সাথে কোন ত্রুটি করেনি এবং তোমাদের বিরুদ্ধে কাউকে সাহায্য করেনি, তোমরা তাদেরকে দেয়া চুক্তি তাদের নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত পূর্ণ কর। নিশ্চয় আল্লাহ মুত্তাকীদের ভালবাসেন।
(আত-তাওবা আয়াত: ৪)

73 ৭৩
وَ سِیۡقَ الَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا رَبَّهُمۡ اِلَی الۡجَنَّۃِ زُمَرًا ؕ حَتّٰۤی اِذَا جَآءُوۡهَا وَ فُتِحَتۡ اَبۡوَابُهَا وَ قَالَ لَهُمۡ خَزَنَتُهَا سَلٰمٌ عَلَیۡکُمۡ طِبۡتُمۡ فَادۡخُلُوۡهَا خٰلِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা তাদের রবকে ভয় করেছে তাদেরকে দলে দলে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। অবশেষে তারা যখন সেখানে এসে পৌঁছবে এবং এর দরজাসমূহ খুলে দেয়া হবে তখন জান্নাতের রক্ষীরা তাদেরকে বলবে, ‘তোমাদের প্রতি সালাম, তোমরা ভাল ছিলে। অতএব স্থায়ীভাবে থাকার জন্য এখানে প্রবেশ কর’।
(আয-যুমার আয়াত: ৭৩)

1 ১
وَ الۡمُرۡسَلٰتِ عُرۡفًا ۙ
অনুবাদ: কসম কল্যাণের উদ্দেশ্যে প্রেরিত বাতাসের,
(আল-মুরসালাত আয়াত: ১)

46 ৪৬
وَّ دَاعِیًا اِلَی اللّٰهِ بِاِذۡنِهٖ وَ سِرَاجًا مُّنِیۡرًا
অনুবাদ: আর আল্লাহর অনুমতিক্রমে তাঁর দিকে আহবানকারী ও আলোকদীপ্ত প্রদীপ হিসেবে।
(আল-আহযাব আয়াত: ৪৬)

50 ৫০
فَلَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ تَوۡصِیَۃً وَّ لَاۤ اِلٰۤی اَهۡلِهِمۡ یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং না পারবে তারা ওসিয়াত করতে এবং না পারবে তাদের পরিবার-পরিজনের কাছে ফিরে যেতে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৫০)

51 ৫১
اِنَّ الۡمُتَّقِیۡنَ فِیۡ مَقَامٍ اَمِیۡنٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় মুত্তাকীরা থাকবে নিরাপদ স্থানে,
(আদ-দুখান আয়াত: ৫১)

7 ৭
سَخَّرَهَا عَلَیۡهِمۡ سَبۡعَ لَیَالٍ وَّ ثَمٰنِیَۃَ اَیَّامٍ ۙ حُسُوۡمًا ۙ فَتَرَی الۡقَوۡمَ فِیۡهَا صَرۡعٰی ۙ کَاَنَّهُمۡ اَعۡجَازُ نَخۡلٍ خَاوِیَۃٍ ۚ
অনুবাদ: তিনি তাদের উপর তা সাত রাত ও আট দিন বিরামহীনভাবে চাপিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে তুমি উক্ত সম্প্রদায়কে সেখানে লুটিয়ে পড়া অবস্থায় দেখতে পেতে যেন তারা সারশূন্য খেজুর গাছের মত।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৭)

7 ৭
وَ اِنَّهٗ عَلٰی ذٰلِکَ لَشَهِیۡدٌ ۚ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় সে এর উপর (স্বয়ং) সাক্ষী হয়।
(আল-আদিয়াত আয়াত: ৭)

129 ১২৯
وَ تَرَکۡنَا عَلَیۡهِ فِی الۡاٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তার জন্য পরবর্তীদের মধ্যে সুনাম সুখ্যাতি রেখে দিয়েছি।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১২৯)

92 ৯২
وَ لَقَدۡ جَآءَکُمۡ مُّوۡسٰی بِالۡبَیِّنٰتِ ثُمَّ اتَّخَذۡتُمُ الۡعِجۡلَ مِنۡۢ بَعۡدِهٖ وَ اَنۡتُمۡ ظٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই মূসা তোমাদের নিকট সুস্পষ্ট নিদর্শনসমূহ নিয়ে এসেছে। অতঃপর তোমরা তার পরে বাছুরকে (উপাস্যরূপে) গ্রহণ করলে। আর তোমরা তো যালিম।
(আল-বাকারা আয়াত: ৯২)

56 ৫৬
قُلۡ اِنِّیۡ نُهِیۡتُ اَنۡ اَعۡبُدَ الَّذِیۡنَ تَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ؕ قُلۡ لَّاۤ اَتَّبِعُ اَهۡوَآءَکُمۡ ۙ قَدۡ ضَلَلۡتُ اِذًا وَّ مَاۤ اَنَا مِنَ الۡمُهۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘নিশ্চয় আমাকে নিষেধ করা হয়েছে তাদের ইবাদাত করতে, যাদেরকে তোমরা ডাক আল্লাহ ছাড়া। বল, ‘আমি তোমাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করি না, (যদি করি) নিশ্চয় তখন পথভ্রষ্ট হব এবং আমি হিদায়াতপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হব না।
(আল-আনআম আয়াত: ৫৬)

17 ১৭
فَاتَّخَذَتۡ مِنۡ دُوۡنِهِمۡ حِجَابًا ۪۟ فَاَرۡسَلۡنَاۤ اِلَیۡهَا رُوۡحَنَا فَتَمَثَّلَ لَهَا بَشَرًا سَوِیًّا
অনুবাদ: আর সে তাদের নিকট থেকে (নিজকে) আড়াল করল। তখন আমি তার নিকট আমার রূহ (জিবরীল) কে প্রেরণ করলাম। অতঃপর সে তার সামনে পূর্ণ মানবের রূপ ধারণ করল।
(মারইয়াম আয়াত: ১৭)

109 ১০৯
سَلٰمٌ عَلٰۤی اِبۡرٰهِیۡمَ
অনুবাদ: ইবরাহীমের প্রতি সালাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১০৯)

6 ৬
وَ یُدۡخِلُهُمُ الۡجَنَّۃَ عَرَّفَهَا لَهُمۡ
অনুবাদ: আর তিনি তাদেরকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন, যার পরিচয় তিনি তাদেরকে দিয়েছেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৬)

193 ১৯৩
رَبَّنَاۤ اِنَّنَا سَمِعۡنَا مُنَادِیًا یُّنَادِیۡ لِلۡاِیۡمَانِ اَنۡ اٰمِنُوۡا بِرَبِّکُمۡ فَاٰمَنَّا ٭ۖ رَبَّنَا فَاغۡفِرۡ لَنَا ذُنُوۡبَنَا وَ کَفِّرۡ عَنَّا سَیِّاٰتِنَا وَ تَوَفَّنَا مَعَ الۡاَبۡرَارِ
অনুবাদ: ‘হে আমাদের রব, নিশ্চয় আমরা শুনেছিলাম একজন আহবানকারীকে, যে ঈমানের দিকে আহবান করে যে, ‘তোমরা তোমাদের রবের প্রতি ঈমান আন’। তাই আমরা ঈমান এনেছি। হে আমাদের রব আমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করুন এবং বিদূরিত করুন আমাদের ত্রুটি-বিচ্যুতি, আর আমাদেরকে মৃত্যু দিন নেককারদের সাথে’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৯৩)

85 ৮৫
فَلَمۡ یَکُ یَنۡفَعُهُمۡ اِیۡمَانُهُمۡ لَمَّا رَاَوۡا بَاۡسَنَا ؕ سُنَّتَ اللّٰهِ الَّتِیۡ قَدۡ خَلَتۡ فِیۡ عِبَادِهٖ ۚ وَ خَسِرَ هُنَالِکَ الۡکٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তারা যখন আমার আযাব দেখল তখন তাদের ঈমান তাদের কোন উপকার করল না। এটা আল্লাহর বিধান, তাঁর বান্দাদের মধ্যে চলে আসছে। আর তখনই কাফিররা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৮৫)

4 ৪
لَقَدۡ خَلَقۡنَا الۡاِنۡسَانَ فِیۡۤ اَحۡسَنِ تَقۡوِیۡمٍ
অনুবাদ: অবশ্যই আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সর্বোত্তম গঠনে।
(আত-ত্বীন আয়াত: ৪)

21 ২১
قَالَ خُذۡهَا وَ لَا تَخَفۡ ٝ سَنُعِیۡدُهَا سِیۡرَتَهَا الۡاُوۡلٰی
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘ওটা ধর এবং ভয় করো না, আমি ওকে ওর পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে দেব’।
(ত্ব-হা আয়াত: ২১)

149 ১৪৯
وَ لَمَّا سُقِطَ فِیۡۤ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ رَاَوۡا اَنَّهُمۡ قَدۡ ضَلُّوۡا ۙ قَالُوۡا لَئِنۡ لَّمۡ یَرۡحَمۡنَا رَبُّنَا وَ یَغۡفِرۡ لَنَا لَنَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡخٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তারা অনুতপ্ত হল এবং দেখল যে, তারা তো পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন তারা বলল, ‘যদি আমাদের রব আমাদের প্রতি রহম না করেন এবং আমাদেরকে ক্ষমা না করেন তবে অবশ্যই আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হব’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৪৯)

5 ৫
قَالَ رَبِّ اِنِّیۡ دَعَوۡتُ قَوۡمِیۡ لَیۡلًا وَّ نَهَارًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব! আমি তো আমার কওমকে রাত-দিন আহবান করেছি।
(নূহ আয়াত: ৫)

15 ১৫
ثُمَّ اِنَّکُمۡ بَعۡدَ ذٰلِکَ لَمَیِّتُوۡنَ
অনুবাদ: এরপর অবশ্যই তোমরা মরবে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১৫)

44 ৪৪
وَ اَنۡذِرِ النَّاسَ یَوۡمَ یَاۡتِیۡهِمُ الۡعَذَابُ فَیَقُوۡلُ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا رَبَّنَاۤ اَخِّرۡنَاۤ اِلٰۤی اَجَلٍ قَرِیۡبٍ ۙ نُّجِبۡ دَعۡوَتَکَ وَ نَتَّبِعِ الرُّسُلَ ؕ اَوَ لَمۡ تَکُوۡنُوۡۤا اَقۡسَمۡتُمۡ مِّنۡ قَبۡلُ مَا لَکُمۡ مِّنۡ زَوَالٍ
অনুবাদ: আর তুমি মানুষদেরকে সতর্ক কর, যেদিন তাদের উপর আযাব নেমে আসবে। অতঃপর তখন যারা যুলম করেছে তারা বলবে, ‘হে আমাদের রব, তুমি আমাদেরকে কিছু সময়ের জন্য অবকাশ দাও, আমরা তোমার ডাকে সাড়া দেব এবং রাসূলদের অনুসরণ করব’। ইতঃপূর্বে তোমরা কি কসম করনি যে, তোমাদের কোন পতন নেই?
(ইবরাহীম আয়াত: ৪৪)

12 ১২
اَوۡ اَمَرَ بِالتَّقۡوٰی
অনুবাদ: অথবা তাকওয়ার নির্দেশ দেয়?
(আল-আলাক আয়াত: ১২)

27 ২৭
تُوۡلِجُ الَّیۡلَ فِی النَّهَارِ وَ تُوۡلِجُ النَّهَارَ فِی الَّیۡلِ ۫ وَ تُخۡرِجُ الۡحَیَّ مِنَ الۡمَیِّتِ وَ تُخۡرِجُ الۡمَیِّتَ مِنَ الۡحَیِّ ۫ وَ تَرۡزُقُ مَنۡ تَشَآءُ بِغَیۡرِ حِسَابٍ
অনুবাদ: ‘আপনি রাতকে দিনের মধ্যে প্রবেশ করান এবং দিনকে রাতের মধ্যে প্রবেশ করান। আর মৃত থেকে জীবিতকে বের করেন এবং জীবিত থেকে মৃতকে বের করেন। আর যাকে চান বিনা হিসাবে রিয্ক দান করেন’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ২৭)

5 ৫
وَ اَذِنَتۡ لِرَبِّهَا وَ حُقَّتۡ ؕ
অনুবাদ: আর তার রবের নির্দেশ পালন করবে এবং এটাই তার করণীয়।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ৫)

169 ১৬৯
لَکُنَّا عِبَادَ اللّٰهِ الۡمُخۡلَصِیۡنَ
অনুবাদ: তাহলে অবশ্যই আমরা আল্লাহর মনোনীত বান্দা হতাম’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৬৯)

7 ৭
اِذۡ قَالَ مُوۡسٰی لِاَهۡلِهٖۤ اِنِّیۡۤ اٰنَسۡتُ نَارًا ؕ سَاٰتِیۡکُمۡ مِّنۡهَا بِخَبَرٍ اَوۡ اٰتِیۡکُمۡ بِشِهَابٍ قَبَسٍ لَّعَلَّکُمۡ تَصۡطَلُوۡنَ
অনুবাদ: স্মরণ কর, যখন মূসা তার পরিবারবর্গকে বলল, নিশ্চয় আমি আগুন দেখেছি। শীঘ্রই আমি সেখান থেকে তোমাদের জন্য কোন খবর নিয়ে আসব অথবা তোমাদের জন্য জ্বলন্ত আঙ্গার নিয়ে আসব। যাতে তোমরা আগুন পোহাতে পার।
(আন-নামাল আয়াত: ৭)

10 ১০
وَ سَوَآءٌ عَلَیۡهِمۡ ءَاَنۡذَرۡتَهُمۡ اَمۡ لَمۡ تُنۡذِرۡهُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি তাদেরকে সতর্ক কর অথবা না কর তাদের কাছে দু’টোই সমান, তারা ঈমান আনবে না।
(ইয়াসীন আয়াত: ১০)

45 ৪৫
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَاۤ اِلٰی ثَمُوۡدَ اَخَاهُمۡ صٰلِحًا اَنِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ فَاِذَا هُمۡ فَرِیۡقٰنِ یَخۡتَصِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি সামূদ সম্প্রদায়ের নিকট তাদের ভাই সালিহকে পাঠিয়েছিলাম যে, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর। অতঃপর তারা দু’দলে বিভক্ত হয়ে বিতর্ক করছিল।
(আন-নামাল আয়াত: ৪৫)

11 ১১
وَ یَدۡعُ الۡاِنۡسَانُ بِالشَّرِّ دُعَآءَهٗ بِالۡخَیۡرِ ؕ وَ کَانَ الۡاِنۡسَانُ عَجُوۡلًا
অনুবাদ: আর মানুষ অকল্যাণের দোআ করে, যেমন তার দোআ হয় কল্যাণের জন্য। আর মানুষ তো তাড়াহুড়াপ্রবণ।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১১)

8 ৮
وَ اِذَا حَضَرَ الۡقِسۡمَۃَ اُولُوا الۡقُرۡبٰی وَ الۡیَتٰمٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنُ فَارۡزُقُوۡهُمۡ مِّنۡهُ وَ قُوۡلُوۡا لَهُمۡ قَوۡلًا مَّعۡرُوۡفًا
অনুবাদ: আর যদি বণ্টনে নিকটাত্মীয় এবং ইয়াতীম ও মিসকীনরা উপস্থিত হয়, তাহলে তোমরা তাদেরকে তা থেকে আহার দেবে এবং তাদের সাথে তোমরা উত্তম কথা বলবে।
(আন-নিসা আয়াত: ৮)

15 ১৫
فَیَوۡمَئِذٍ وَّقَعَتِ الۡوَاقِعَۃُ
অনুবাদ: ফলে সে দিন মহাঘটনা সংঘটিত হবে।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ১৫)

29 ২৯
ثُمَّ لۡیَقۡضُوۡا تَفَثَهُمۡ وَ لۡیُوۡفُوۡا نُذُوۡرَهُمۡ وَ لۡیَطَّوَّفُوۡا بِالۡبَیۡتِ الۡعَتِیۡقِ
অনুবাদ: ‘তারপর তারা যেন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়, তাদের মানতসমূহ পূরণ করে এবং প্রাচীন ঘরের* তাওয়াফ করে’।
(আল-হজ্জ আয়াত: ২৯)

175 ১৭৫
وَّ اَبۡصِرۡهُمۡ فَسَوۡفَ یُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদেরকে পর্যবেক্ষণ কর, অচিরেই তারা দেখবে (এর পরিণাম) ।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৭৫)

15 ১৫
قَالُوۡا مَاۤ اَنۡتُمۡ اِلَّا بَشَرٌ مِّثۡلُنَا ۙ وَ مَاۤ اَنۡزَلَ الرَّحۡمٰنُ مِنۡ شَیۡءٍ ۙ اِنۡ اَنۡتُمۡ اِلَّا تَکۡذِبُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তোমরা তো আমাদের মতই মানুষ। আর পরম করুণাময় তো কিছুই নাযিল করেননি। তোমরা শুধু মিথ্যাই বলছ।
(ইয়াসীন আয়াত: ১৫)

7 ৭
یَّخۡرُجُ مِنۡۢ بَیۡنِ الصُّلۡبِ وَ التَّرَآئِبِ
অনুবাদ: যা বের হয় মেরুদন্ড ও বুকের হাঁড়ের মধ্য থেকে।
(আত-তারিক আয়াত: ৭)

13 ১৩
وَ اِذَا الۡجَنَّۃُ اُزۡلِفَتۡ
অনুবাদ: আর জান্নাতকে যখন নিকটবর্তী করা হবে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ১৩)

167 ১৬৭
وَ لِیَعۡلَمَ الَّذِیۡنَ نَافَقُوۡا ۚۖ وَ قِیۡلَ لَهُمۡ تَعَالَوۡا قَاتِلُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ اَوِ ادۡفَعُوۡا ؕ قَالُوۡا لَوۡ نَعۡلَمُ قِتَالًا لَّا تَّبَعۡنٰکُمۡ ؕ هُمۡ لِلۡکُفۡرِ یَوۡمَئِذٍ اَقۡرَبُ مِنۡهُمۡ لِلۡاِیۡمَانِ ۚ یَقُوۡلُوۡنَ بِاَفۡوَاهِهِمۡ مَّا لَیۡسَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ ؕ وَ اللّٰهُ اَعۡلَمُ بِمَا یَکۡتُمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যাতে তিনি জেনে নেন মুনাফিকদেরকে। আর তাদেরকে বলা হয়েছিল, ‘এসো, আল্লাহর পথে লড়াই কর অথবা প্রতিরোধ কর’। তারা বলেছিল, ‘যদি আমরা লড়াই হবে জানতাম* তবে অবশ্যই তোমাদেরকে অনুসরণ করতাম’। সেদিন তারা কুফরীর বেশি কাছাকাছি ছিল তাদের ঈমানের তুলনায়। তারা তাদের মুখে বলে, যা তাদের অন্তরসমূহে নেই। আর তারা যা গোপন করে সে সম্পর্কে আল্লাহ অধিক অবগত।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৬৭)

11 ১১
قُلۡ اِنِّیۡۤ اُمِرۡتُ اَنۡ اَعۡبُدَ اللّٰهَ مُخۡلِصًا لَّهُ الدِّیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘নিশ্চয় আমাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে আমি যেন আল্লাহর ইবাদাত করি তাঁর-ই জন্য আনুগত্যকে একনিষ্ঠ করে’।
(আয-যুমার আয়াত: ১১)

61 ৬১
قَالَ لَهُمۡ مُّوۡسٰی وَیۡلَکُمۡ لَا تَفۡتَرُوۡا عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا فَیُسۡحِتَکُمۡ بِعَذَابٍ ۚ وَ قَدۡ خَابَ مَنِ افۡتَرٰی
অনুবাদ: মূসা তাদেরকে বলল, ‘তোমাদের দুর্ভাগ্য! তোমরা আল্লাহর প্রতি মিথ্যা আরোপ করো না। করলে তিনি আযাব দ্বারা তোমাদেরকে সমূলে ধ্বংস করে দেবেন। আর যে ব্যক্তি মিথ্যা আরোপ করে, সে-ই ব্যর্থ হয়।
(ত্ব-হা আয়াত: ৬১)

18 ১৮
قَالَ هِیَ عَصَایَ ۚ اَتَوَکَّوٴُا عَلَیۡهَا وَ اَهُشُّ بِهَا عَلٰی غَنَمِیۡ وَ لِیَ فِیۡهَا مَاٰرِبُ اُخۡرٰی
অনুবাদ: সে বলল, ‘এটি আমার লাঠি; আমি এর ওপর ভর করি, এটি দিয়ে আমি আমার মেষপালের জন্য গাছের পাতা পাড়ি এবং এটি আমার আরো অনেক কাজে লাগে।’
(ত্ব-হা আয়াত: ১৮)

18 ১৮
اَنۡ اَدُّوۡۤا اِلَیَّ عِبَادَ اللّٰهِ ؕ اِنِّیۡ لَکُمۡ رَسُوۡلٌ اَمِیۡنٌ
অনুবাদ: (সে বলেছিল) ‘আল্লাহর বান্দাদেরকে আমার কাছে ফিরিয়ে দাও; নিশ্চয় আমি তোমাদের জন্য এক বিশ্বস্ত রাসূল।’
(আদ-দুখান আয়াত: ১৮)

249 ২৪৯
فَلَمَّا فَصَلَ طَالُوۡتُ بِالۡجُنُوۡدِ ۙ قَالَ اِنَّ اللّٰهَ مُبۡتَلِیۡکُمۡ بِنَهَرٍ ۚ فَمَنۡ شَرِبَ مِنۡهُ فَلَیۡسَ مِنِّیۡ ۚ وَ مَنۡ لَّمۡ یَطۡعَمۡهُ فَاِنَّهٗ مِنِّیۡۤ اِلَّا مَنِ اغۡتَرَفَ غُرۡفَۃًۢ بِیَدِهٖ ۚ فَشَرِبُوۡا مِنۡهُ اِلَّا قَلِیۡلًا مِّنۡهُمۡ ؕ فَلَمَّا جَاوَزَهٗ هُوَ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَعَهٗ ۙ قَالُوۡا لَا طَاقَۃَ لَنَا الۡیَوۡمَ بِجَالُوۡتَ وَ جُنُوۡدِهٖ ؕ قَالَ الَّذِیۡنَ یَظُنُّوۡنَ اَنَّهُمۡ مُّلٰقُوا اللّٰهِ ۙ کَمۡ مِّنۡ فِئَۃٍ قَلِیۡلَۃٍ غَلَبَتۡ فِئَۃً کَثِیۡرَۃًۢ بِاِذۡنِ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ مَعَ الصّٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তালূত সৈন্যবাহিনী নিয়ে বের হল, তখন সে বলল, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে একটি নদী দ্বারা পরীক্ষা করবেন। অতএব, যে তা হতে পান করবে, সে আমার দলভুক্ত নয়। আর যে তা খাবে না, তাহলে নিশ্চয় সে আমার দলভুক্ত। তবে যে তার হাত দিয়ে এক আজলা পরিমাণ খাবে, সে ছাড়া; কিন্তু তাদের মধ্য থেকে স্বল্পসংখ্যক ছাড়া তা থেকে তারা পান করল। অতঃপর যখন সে ও তার সাথি মুমিনগণ তা অতিক্রম করল, তারা বলল, ‘আজ আমাদের জালূত ও তার সৈন্যবাহিনীর সাথে লড়াই করার ক্ষমতা নেই’। যারা দৃঢ় ধারণা রাখত যে, তারা আল্লাহর সাথে মিলিত হবে, তারা বলল, ‘কত ছোট দল আল্লাহর হুকুমে বড় দলকে পরাজিত করেছে’! আর আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৪৯)

72 ৭২
قَالَتۡ یٰوَیۡلَتٰۤیءَ اَلِدُ وَ اَنَا عَجُوۡزٌ وَّ هٰذَا بَعۡلِیۡ شَیۡخًا ؕ اِنَّ هٰذَا لَشَیۡءٌ عَجِیۡبٌ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হায়, কী আশ্চর্য! আমি সন্তান প্রসব করব, অথচ আমি বৃদ্ধা, আর এ আমার স্বামী, বৃদ্ধ? এটা তো অবশ্যই এক আশ্চর্যজনক ব্যাপার’!
(হূদ আয়াত: ৭২)

5 ৫
فَاِذَا جَآءَ وَعۡدُ اُوۡلٰىهُمَا بَعَثۡنَا عَلَیۡکُمۡ عِبَادًا لَّنَاۤ اُولِیۡ بَاۡسٍ شَدِیۡدٍ فَجَاسُوۡا خِلٰلَ الدِّیَارِ ؕ وَ کَانَ وَعۡدًا مَّفۡعُوۡلًا
অনুবাদ: অতঃপর যখন এ দু’য়ের প্রথম ওয়াদা আসল, তখন আমি তোমাদের উপর আমার কিছু বান্দা পাঠালাম, যারা কঠোর যুদ্ধবাজ। অতঃপর তারা ঘরে ঘরে ঢুকে ধ্বংসযজ্ঞ চালাল। আর এ ওয়াদা পূর্ণ হওয়ারই ছিল।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৫)

27 ২৭
فَکَیۡفَ اِذَا تَوَفَّتۡهُمُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ یَضۡرِبُوۡنَ وُجُوۡهَهُمۡ وَ اَدۡبَارَهُمۡ
অনুবাদ: অতঃপর তাদের অবস্থা কেমন হবে, যখন ফেরেশতারা তাদের মুখমণ্ডল ও পৃষ্ঠদেশসমূহে আঘাত করতে করতে তাদের জীবনাবসান ঘটাবে?
(মুহাম্মাদ আয়াত: ২৭)

5 ৫
لِّیُدۡخِلَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ الۡمُؤۡمِنٰتِ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا وَ یُکَفِّرَ عَنۡهُمۡ سَیِّاٰتِهِمۡ ؕ وَ کَانَ ذٰلِکَ عِنۡدَ اللّٰهِ فَوۡزًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: যেন তিনি মুমিন নারী ও পুরুষকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন যার নিচ দিয়ে নহরসমূহ প্রবাহিত; সেখানে তারা স্থায়ী হবে; আর তিনি তাদের পাপসমূহ ক্ষমা করবেন; আর এটি ছিল আল্লাহর নিকট এক মহাসাফল্য।
(আল-ফাতহ আয়াত: ৫)

13 ১৩
فَکُّ رَقَبَۃٍ
অনুবাদ: তা হচ্ছে, দাস মুক্তকরণ।
(আল-বালাদ আয়াত: ১৩)

24 ২৪
اُنۡظُرۡ کَیۡفَ کَذَبُوۡا عَلٰۤی اَنۡفُسِهِمۡ وَ ضَلَّ عَنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: দেখ, তারা কীভাবে মিথ্যা বলেছে নিজদের উপর, তারা যে মিথ্যা রটনা করত, তা তাদের থেকে হারিয়ে গেল।
(আল-আনআম আয়াত: ২৪)

42 ৪২
اِنَّ عِبَادِیۡ لَیۡسَ لَکَ عَلَیۡهِمۡ سُلۡطٰنٌ اِلَّا مَنِ اتَّبَعَکَ مِنَ الۡغٰوِیۡنَ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমার বান্দাদের উপর তোমার কোন ক্ষমতা নেই, তবে পথভ্রষ্টরা ছাড়া যারা তোমাকে অনুসরণ করেছে’।
(আল-হিজর আয়াত: ৪২)

31 ৩১
وَ عَلَّمَ اٰدَمَ الۡاَسۡمَآءَ کُلَّهَا ثُمَّ عَرَضَهُمۡ عَلَی الۡمَلٰٓئِکَۃِ ۙ فَقَالَ اَنۡۢبِـُٔوۡنِیۡ بِاَسۡمَآءِ هٰۤؤُلَآءِ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তিনি আদমকে নামসমূহ সব শিক্ষা দিলেন তারপর তা ফেরেশতাদের সামনে উপস্থাপন করলেন। সুতরাং বললেন, ‘তোমরা আমাকে এগুলোর নাম জানাও, যদি তোমরা সত্যবাদী হও’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৩১)

9 ৯
اِنَّمَا یَنۡهٰىکُمُ اللّٰهُ عَنِ الَّذِیۡنَ قٰتَلُوۡکُمۡ فِی الدِّیۡنِ وَ اَخۡرَجُوۡکُمۡ مِّنۡ دِیَارِکُمۡ وَ ظٰهَرُوۡا عَلٰۤی اِخۡرَاجِکُمۡ اَنۡ تَوَلَّوۡهُمۡ ۚ وَ مَنۡ یَّتَوَلَّهُمۡ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ কেবল তাদের সাথেই বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেছেন, যারা দীনের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে এবং তোমাদেরকে তোমাদের ঘর-বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছে ও তোমাদেরকে বের করে দেয়ার ব্যাপারে সহায়তা করেছে। আর যারা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে, তারাই তো যালিম।
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ৯)

66 ৬৬
بَلِ اللّٰهَ فَاعۡبُدۡ وَ کُنۡ مِّنَ الشّٰکِرِیۡنَ
অনুবাদ: বরং তুমি আল্লাহরই ইবাদাত কর এবং কৃতজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত হও।
(আয-যুমার আয়াত: ৬৬)

39 ৩৯
قَالَ رَبِّ انۡصُرۡنِیۡ بِمَا کَذَّبُوۡنِ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, আমাকে সাহায্য করুন, কারণ তারা আমাকে মিথ্যাবাদী বলেছে’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৩৯)

67 ৬৭
مَا کَانَ اِبۡرٰهِیۡمُ یَهُوۡدِیًّا وَّ لَا نَصۡرَانِیًّا وَّ لٰکِنۡ کَانَ حَنِیۡفًا مُّسۡلِمًا ؕ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: ইবরাহীম ইয়াহূদীও ছিল না, নাসারাও ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৬৭)

168 ১৬৮
قَالَ اِنِّیۡ لِعَمَلِکُمۡ مِّنَ الۡقَالِیۡنَ
অনুবাদ: লূত বলল, ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের কাজকে ঘৃণা করি’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৬৮)

16 ১৬
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ اشۡتَرَوُا الضَّلٰلَۃَ بِالۡهُدٰی ۪ فَمَا رَبِحَتۡ تِّجَارَتُهُمۡ وَ مَا کَانُوۡا مُهۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: এরাই তারা, যারা হিদায়াতের বিনিময়ে পথভ্রষ্টতা ক্রয় করেছে। কিন্তু তাদের ব্যবসা লাভজনক হয়নি এবং তারা হিদায়াতপ্রাপ্ত ছিল না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৬)

103 ১০৩
وَ لَوۡ اَنَّهُمۡ اٰمَنُوۡا وَ اتَّقَوۡا لَمَثُوۡبَۃٌ مِّنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ خَیۡرٌ ؕ لَوۡ کَانُوۡا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তারা ঈমান আনত এবং তাকওয়া অবলম্বন করত, তবে অবশ্যই আল্লাহর পক্ষ থেকে (তাদের জন্য) প্রতিদান উত্তম হত। যদি তারা জানত।
(আল-বাকারা আয়াত: ১০৩)

22 ২২
وَّ جَآءَ رَبُّکَ وَ الۡمَلَکُ صَفًّا صَفًّا
অনুবাদ: আর তোমার রব ও ফেরেশতাগণ উপস্থিত হবেন সারিবদ্ধভাবে।
(আল-ফাজর আয়াত: ২২)

21 ২১
فَذَکِّرۡ ۟ؕ اِنَّمَاۤ اَنۡتَ مُذَکِّرٌ
অনুবাদ: অতএব তুমি উপদেশ দাও, তুমি তো একজন উপদেশদাতা মাত্র।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ২১)

15 ১৫
فَلَاۤ اُقۡسِمُ بِالۡخُنَّسِ
অনুবাদ: আমি কসম করছি পশ্চাদপসারী নক্ষত্রের।
(আত-তাকভীর আয়াত: ১৫)

15 ১৫
وَ قَالُوۡۤا اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّا سِحۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর বলে, ‘এতো স্পষ্ট যাদু ছাড়া আর কিছুই নয়’!
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৫)

5 ৫
مَا تَسۡبِقُ مِنۡ اُمَّۃٍ اَجَلَهَا وَ مَا یَسۡتَاۡخِرُوۡنَ
অনুবাদ: কোন জাতিই তাদের সুনির্ধারিত সময় থেকে আগে বাড়তে পারে না আর পিছাতেও পারে না।
(আল-হিজর আয়াত: ৫)

46 ৪৬
وَ قَفَّیۡنَا عَلٰۤی اٰثَارِهِمۡ بِعِیۡسَی ابۡنِ مَرۡیَمَ مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡهِ مِنَ التَّوۡرٰىۃِ ۪ وَ اٰتَیۡنٰهُ الۡاِنۡجِیۡلَ فِیۡهِ هُدًی وَّ نُوۡرٌ ۙ وَّ مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡهِ مِنَ التَّوۡرٰىۃِ وَ هُدًی وَّ مَوۡعِظَۃً لِّلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদের পেছনে মারইয়াম পুত্র ঈসাকে পাঠিয়েছিলাম তার সম্মুখে বিদ্যমান তাওরাতের সত্যায়নকারীরূপে এবং তাকে দিয়েছিলাম ইনজীল, এতে রয়েছে হিদায়াত ও আলো এবং (তা ছিল) তার সম্মুখে অবশিষ্ট তাওরাতের সত্যায়নকারী, হিদায়াত ও মুত্তাকীদের জন্য উপদেশস্বরূপ।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৪৬)

144 ১৪৪
قَدۡ نَرٰی تَقَلُّبَ وَجۡهِکَ فِی السَّمَآءِ ۚ فَلَنُوَلِّیَنَّکَ قِبۡلَۃً تَرۡضٰهَا ۪ فَوَلِّ وَجۡهَکَ شَطۡرَ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ ؕ وَ حَیۡثُ مَا کُنۡتُمۡ فَوَلُّوۡا وُجُوۡهَکُمۡ شَطۡرَهٗ ؕ وَ اِنَّ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ لَیَعۡلَمُوۡنَ اَنَّهُ الۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّهِمۡ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আকাশের দিকে বার বার তোমার মুখ ফিরানো আমি অবশ্যই দেখছি। অতএব আমি অবশ্যই তোমাকে এমন কিবলার দিকে ফিরাব, যা তুমি পছন্দ কর। সুতরাং তোমার চেহারা মাসজিদুল হারামের দিকে ফিরাও এবং তোমরা যেখানেই থাক, তার দিকেই তোমাদের চেহারা ফিরাও। আর নিশ্চয় যারা কিতাবপ্রাপ্ত হয়েছে, তারা অবশ্যই জানে যে, তা তাদের রবের পক্ষ থেকে সত্য এবং তারা যা করে, সে ব্যাপারে আল্লাহ গাফিল নন।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৪৪)

30 ৩০
اِنَّ الَّذِیۡنَ قَالُوۡا رَبُّنَا اللّٰهُ ثُمَّ اسۡتَقَامُوۡا تَتَنَزَّلُ عَلَیۡهِمُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ اَلَّا تَخَافُوۡا وَ لَا تَحۡزَنُوۡا وَ اَبۡشِرُوۡا بِالۡجَنَّۃِ الَّتِیۡ کُنۡتُمۡ تُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা বলে, ‘আল্লাহই আমাদের রব’ অতঃপর অবিচল থাকে, ফেরেশতারা তাদের কাছে নাযিল হয় (এবং বলে,) ‘তোমরা ভয় পেয়ো না, দুশ্চিন্তা করো না এবং সেই জান্নাতের সুসংবাদ গ্রহণ কর তোমাদেরকে যার ওয়াদা দেয়া হয়েছিল’।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৩০)

4 ৪
وَ اِنَّهٗ فِیۡۤ اُمِّ الۡکِتٰبِ لَدَیۡنَا لَعَلِیٌّ حَکِیۡمٌ ؕ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তা আমার কাছে উম্মুল কিতাবে সুউচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন, প্রজ্ঞাপূর্ণ।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৪)

20 ২০
فَوَسۡوَسَ لَهُمَا الشَّیۡطٰنُ لِیُبۡدِیَ لَهُمَا مَا وٗرِیَ عَنۡهُمَا مِنۡ سَوۡاٰتِهِمَا وَ قَالَ مَا نَهٰکُمَا رَبُّکُمَا عَنۡ هٰذِهِ الشَّجَرَۃِ اِلَّاۤ اَنۡ تَکُوۡنَا مَلَکَیۡنِ اَوۡ تَکُوۡنَا مِنَ الۡخٰلِدِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর শয়তান তাদেরকে প্ররোচনা দিল, যাতে সে তাদের জন্য প্রকাশ করে দেয় তাদের লজ্জাস্থান, যা তাদের থেকে গোপন করা হয়েছিল এবং সে বলল, ‘তোমাদের রব তোমাদেরকে কেবল এ জন্য এ গাছ থেকে নিষেধ করেছেন যে, (খেলে) তোমরা ফেরেশতা হয়ে যাবে অথবা তোমরা চিরস্থায়ীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে’।
(আল-আরাফ আয়াত: ২০)

6 ৬
مِنَ الۡجِنَّۃِ وَ النَّاسِ
অনুবাদ: জিন ও মানুষ থেকে।
(আন-নাস আয়াত: ৬)

33 ৩৩
اِنَّهٗ کَانَ لَا یُؤۡمِنُ بِاللّٰهِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: সে তো মহান আল্লাহর প্রতি ঈমান পোষণ করত না,
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৩৩)

27 ২৭
قَالَ اِنَّ رَسُوۡلَکُمُ الَّذِیۡۤ اُرۡسِلَ اِلَیۡکُمۡ لَمَجۡنُوۡنٌ
অনুবাদ: ফির‘আউন বলল, ‘তোমাদের কাছে প্রেরিত তোমাদের এই রাসূল নিশ্চয়ই পাগল’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২৭)

198 ১৯৮
وَ لَوۡ نَزَّلۡنٰهُ عَلٰی بَعۡضِ الۡاَعۡجَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি যদি এটাকে কোন অনারবের প্রতি নাযিল করতাম।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৯৮)

21 ২১
وَ تَذَرُوۡنَ الۡاٰخِرَۃَ
অনুবাদ: আর তোমরা ছেড়ে দিচ্ছ আখিরাতকে।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ২১)

78 ৭৮
وَ جَاهِدُوۡا فِی اللّٰهِ حَقَّ جِهَادِهٖ ؕ هُوَ اجۡتَبٰىکُمۡ وَ مَا جَعَلَ عَلَیۡکُمۡ فِی الدِّیۡنِ مِنۡ حَرَجٍ ؕ مِلَّۃَ اَبِیۡکُمۡ اِبۡرٰهِیۡمَ ؕ هُوَ سَمّٰىکُمُ الۡمُسۡلِمِیۡنَ ۬ۙ مِنۡ قَبۡلُ وَ فِیۡ هٰذَا لِیَکُوۡنَ الرَّسُوۡلُ شَهِیۡدًا عَلَیۡکُمۡ وَ تَکُوۡنُوۡا شُهَدَآءَ عَلَی النَّاسِ ۚۖ فَاَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ وَ اعۡتَصِمُوۡا بِاللّٰهِ ؕ هُوَ مَوۡلٰىکُمۡ ۚ فَنِعۡمَ الۡمَوۡلٰی وَ نِعۡمَ النَّصِیۡرُ
অনুবাদ: আর তোমরা আল্লাহর পথে জিহাদ কর যেভাবে জিহাদ করা উচিৎ। তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। দীনের ব্যাপারে তিনি তোমাদের উপর কোন কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের দীন। তিনিই তোমাদের নাম রেখেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বে এবং এ কিতাবেও। যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী হয় আর তোমরা মানুষের জন্য সাক্ষী হও। অতএব তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে মজবুতভাবে ধর। তিনিই তোমাদের অভিভাবক। আর তিনি কতই না উত্তম অভিভাবক এবং কতই না উত্তম সাহায্যকারী!
(আল-হজ্জ আয়াত: ৭৮)

26 ২৬
جَزَآءً وِّفَاقًا
অনুবাদ: উপযুক্ত প্রতিফলস্বরূপ।
(আন-নাবা আয়াত: ২৬)

119 ১১৯
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ وَ کُوۡنُوۡا مَعَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ,তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং সত্যবাদীদের সাথে থাক।
(আত-তাওবা আয়াত: ১১৯)

33 ৩৩
قَالَ یٰۤاٰدَمُ اَنۡۢبِئۡهُمۡ بِاَسۡمَآئِهِمۡ ۚ فَلَمَّاۤ اَنۡۢبَاَهُمۡ بِاَسۡمَآئِهِمۡ ۙ قَالَ اَلَمۡ اَقُلۡ لَّکُمۡ اِنِّیۡۤ اَعۡلَمُ غَیۡبَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ۙ وَ اَعۡلَمُ مَا تُبۡدُوۡنَ وَ مَا کُنۡتُمۡ تَکۡتُمُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘হে আদম, এগুলোর নাম তাদেরকে জানাও’। অতঃপর যখন সে এগুলোর নাম তাদেরকে জানাল, তিনি বললেন, ‘আমি কি তোমাদেরকে বলিনি, নিশ্চয় আমি আসমানসমূহ ও যমীনের গায়েব জানি এবং জানি যা তোমরা প্রকাশ কর এবং যা তোমরা গোপন করতে’?
(আল-বাকারা আয়াত: ৩৩)

45 ৪৫
یُطَافُ عَلَیۡهِمۡ بِکَاۡسٍ مِّنۡ مَّعِیۡنٍۭ
অনুবাদ: তাদের চারপাশে ঘুরে ঘুরে পরিবেশন করা হবে বিশুদ্ধ সুরাপাত্র,
(আস-সাফফাত আয়াত: ৪৫)

116 ১১৬
وَ لَا تَقُوۡلُوۡا لِمَا تَصِفُ اَلۡسِنَتُکُمُ الۡکَذِبَ هٰذَا حَلٰلٌ وَّ هٰذَا حَرَامٌ لِّتَفۡتَرُوۡا عَلَی اللّٰهِ الۡکَذِبَ ؕ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَفۡتَرُوۡنَ عَلَی اللّٰهِ الۡکَذِبَ لَا یُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের জিহবা দ্বারা বানানো মিথ্যার উপর নির্ভর করে বলো না যে, এটা হালাল এবং এটা হারাম, আল্লাহর উপর মিথ্যা রটানোর জন্য। নিশ্চয় যারা আল্লাহর উপর মিথ্যা রটায়, তারা সফল হবে না।
(আন-নাহাল আয়াত: ১১৬)

11 ১১
اِنَّ الَّذِیۡنَ جَآءُوۡ بِالۡاِفۡکِ عُصۡبَۃٌ مِّنۡکُمۡ ؕ لَا تَحۡسَبُوۡهُ شَرًّا لَّکُمۡ ؕ بَلۡ هُوَ خَیۡرٌ لَّکُمۡ ؕ لِکُلِّ امۡرِیًٴ مِّنۡهُمۡ مَّا اکۡتَسَبَ مِنَ الۡاِثۡمِ ۚ وَ الَّذِیۡ تَوَلّٰی کِبۡرَهٗ مِنۡهُمۡ لَهٗ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয়ই যারা এ অপবাদ* রটনা করেছে, তারা তোমাদেরই একটি দল। এটাকে তোমরা তোমাদের জন্য অকল্যাণকর মনে করো না, বরং এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। তাদের থেকে প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য রয়েছে, যতটুকু পাপ সে অর্জন করেছে। আর তাদের থেকে যে ব্যক্তি এ ব্যাপারে প্রধান ভূমিকা পালন করেছে, তার জন্য রয়েছে মহাআযাব।
(আন-নূর আয়াত: ১১)

78 ৭৮
وَ دَاوٗدَ وَ سُلَیۡمٰنَ اِذۡ یَحۡکُمٰنِ فِی الۡحَرۡثِ اِذۡ نَفَشَتۡ فِیۡهِ غَنَمُ الۡقَوۡمِ ۚ وَ کُنَّا لِحُکۡمِهِمۡ شٰهِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর দাঊদ ও সুলায়মানের কথা, যখন তারা শস্যক্ষেত সম্পর্কে বিচার করছিল। যাতে রাতের বেলায় কোন কওমের মেষ ঢুকে পড়েছিল। আর আমি তাদের বিচার কাজ দেখছিলাম।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৭৮)

4 ৪
اَلَا یَظُنُّ اُولٰٓئِکَ اَنَّهُمۡ مَّبۡعُوۡثُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি দৃঢ় বিশ্বাস করে না যে, নিশ্চয় তারা পুনরুত্থিত হবে,
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৪)

10 ১০
وَ اِنَّ عَلَیۡکُمۡ لَحٰفِظِیۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমাদের উপর সংরক্ষকগণ রয়েছে।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ১০)

51 ৫১
لِیَجۡزِیَ اللّٰهُ کُلَّ نَفۡسٍ مَّا کَسَبَتۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ سَرِیۡعُ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: এটা এ জন্য যে, আল্লাহ প্রত্যেকের কৃতকর্মের প্রতিফল দিবেন, আল্লাহ হিসাব গ্রহণে তৎপর।
(ইবরাহীম আয়াত: ৫১)

66 ৬৬
اَلَاۤ اِنَّ لِلّٰهِ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَنۡ فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ مَا یَتَّبِعُ الَّذِیۡنَ یَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ شُرَکَآءَ ؕ اِنۡ یَّـتَّبِعُوۡنَ اِلَّا الظَّنَّ وَ اِنۡ هُمۡ اِلَّا یَخۡرُصُوۡنَ
অনুবাদ: জেনে রাখ, নিশ্চয় আসমানসমূহে যারা আছে এবং যমীনে যারা আছে সব আল্লাহরই এবং যারা আল্লাহ ছাড়া অন্যদের ডাকে, তারা মূলত শরীকদের অনুসরণ করে না, তারা তো কেবল ধারণার অনুসরণ করে। তারা তো শুধু মিথ্যাই বলে।
(ইউনুস আয়াত: ৬৬)

51 ৫১
وَ ثَمُوۡدَا۠ فَمَاۤ اَبۡقٰی
অনুবাদ: আর সামূদ জাতিকেও। কাউকে তিনি অবশিষ্ট রাখেন নি।
(আন-নাজম আয়াত: ৫১)

45 ৪৫
وَ کَذَّبَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ۙ وَ مَا بَلَغُوۡا مِعۡشَارَ مَاۤ اٰتَیۡنٰهُمۡ فَکَذَّبُوۡا رُسُلِیۡ ۟ فَکَیۡفَ کَانَ نَکِیۡرِ
অনুবাদ: আর তাদের পূর্ববর্তীরাও অস্বীকার করেছে। অথচ আমি তাদের [পূর্ববর্তীদের] যা দিয়েছিলাম এরা তার এক দশমাংশও পায়নি, তবুও তারা আমার রাসূলদের অস্বীকার করেছিল। ফলে আমার প্রত্যাখ্যান (শাস্তি) কেমন হয়েছিল?
(সাবা আয়াত: ৪৫)

9 ৯
وَدُّوۡا لَوۡ تُدۡهِنُ فَیُدۡهِنُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কামনা করে, যদি তুমি আপোষকামী হও, তবে তারাও আপোষকারী হবে।
(আল-কলম আয়াত: ৯)

69 ৬৯
قَالَ سَتَجِدُنِیۡۤ اِنۡ شَآءَ اللّٰهُ صَابِرًا وَّ لَاۤ اَعۡصِیۡ لَکَ اَمۡرًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘ইনশাআল্লাহ, আপনি আমাকে ধৈর্যশীল পাবেন এবং কোন বিষয়ে আমি আপনার অবাধ্য হব না’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৬৯)

13 ১৩
اِنَّهٗ لَقَوۡلٌ فَصۡلٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় এটা ফয়সালাকারী বাণী।
(আত-তারিক আয়াত: ১৩)

16 ১৬
قُلۡ لَّنۡ یَّنۡفَعَکُمُ الۡفِرَارُ اِنۡ فَرَرۡتُمۡ مِّنَ الۡمَوۡتِ اَوِ الۡقَتۡلِ وَ اِذًا لَّا تُمَتَّعُوۡنَ اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: বল, ‘যদি তোমরা মৃত্যু অথবা হত্যার ভয়ে পালাতে চাও তবে পালানো তোমাদের কোন উপকারে আসবে না। আর সে ক্ষেত্রে তোমাদের সামান্যই ভোগ করতে দেয়া হবে’।
(আল-আহযাব আয়াত: ১৬)

10 ১০
اَعَدَّ اللّٰهُ لَهُمۡ عَذَابًا شَدِیۡدًا ۙ فَاتَّقُوا اللّٰهَ یٰۤاُولِی الۡاَلۡبَابِ ۬ۚۖۛ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا ؕ۟ۛ قَدۡ اَنۡزَلَ اللّٰهُ اِلَیۡکُمۡ ذِکۡرًا
অনুবাদ: আল্লাহ তাদের জন্য কঠিন আযাব প্রস্তুত রেখেছেন; সুতরাং তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, হে বুদ্ধিসম্পন্ন লোকেরা, যারা ঈমান এনেছে; নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের কাছে পাঠিয়েছেন একটি উপদেশ।
(আত-ত্বলাক্ব আয়াত: ১০)

45 ৪৫
اِذۡ قَالَتِ الۡمَلٰٓئِکَۃُ یٰمَرۡیَمُ اِنَّ اللّٰهَ یُبَشِّرُکِ بِکَلِمَۃٍ مِّنۡهُ ٭ۖ اسۡمُهُ الۡمَسِیۡحُ عِیۡسَی ابۡنُ مَرۡیَمَ وَجِیۡهًا فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ وَ مِنَ الۡمُقَرَّبِیۡنَ
অনুবাদ: স্মরণ কর, যখন ফেরেশতারা বলল, ‘হে মারইয়াম, নিশ্চয় আল্লাহ তোমাকে তাঁর পক্ষ থেকে একটি কালেমার সুসংবাদ দিচ্ছেন, যার নাম মসীহ ঈসা ইবনে মারইয়াম, যে দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত এবং নৈকট্যপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪৫)

36 ৩৬
قُلۡ اِنَّ رَبِّیۡ یَبۡسُطُ الرِّزۡقَ لِمَنۡ یَّشَآءُ وَ یَقۡدِرُ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমার রব যার জন্য ইচ্ছা রিয্ক প্রশস্ত করেন অথবা সঙ্কুচিত করেন। কিন্তু অধিকাংশ লোক তা জানে না।’
(সাবা আয়াত: ৩৬)

41 ৪১
قَالَ رَبِّ اجۡعَلۡ لِّیۡۤ اٰیَۃً ؕ قَالَ اٰیَتُکَ اَلَّا تُکَلِّمَ النَّاسَ ثَلٰثَۃَ اَیَّامٍ اِلَّا رَمۡزًا ؕ وَ اذۡکُرۡ رَّبَّکَ کَثِیۡرًا وَّ سَبِّحۡ بِالۡعَشِیِّ وَ الۡاِبۡکَارِ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, আমাকে দেন একটি নিদর্শন’। তিনি বললেন, ‘তোমার নিদর্শন হল, তুমি তিন দিন পর্যন্ত মানুষের সাথে ইশারা ছাড়া কথা বলবে না। আর তোমার রবকে অধিক স্মরণ কর এবং সকাল-সন্ধ্যা তার তাসবীহ পাঠ কর’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪১)

206 ২০৬
ثُمَّ جَآءَهُمۡ مَّا کَانُوۡا یُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তাদেরকে যে বিষয়ে ওয়াদা করা হয়েছে, তা তাদের নিকট এসে পড়ত,
(আশ-শুআরা আয়াত: ২০৬)

48 ৪৮
وَ اَنَّهٗ هُوَ اَغۡنٰی وَ اَقۡنٰی
অনুবাদ: আর তিনিই অভাবমুক্ত করেন ও সম্পদ দান করেন।
(আন-নাজম আয়াত: ৪৮)

8 ৮
وَ اِذَا الۡمَوۡءٗدَۃُ سُئِلَتۡ ۪ۙ
অনুবাদ: আর যখন জীবন্ত কবরস্থ কন্যাকে জিজ্ঞাসা করা হবে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ৮)

177 ১৭৭
فَاِذَا نَزَلَ بِسَاحَتِهِمۡ فَسَآءَ صَبَاحُ الۡمُنۡذَرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তা তাদের আঙিনায় নেমে আসবে তখন সতর্ককৃতদের সকাল কতই না মন্দ হবে!
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৭৭)

33 ৩৩
قَالَ اِنَّمَا یَاۡتِیۡکُمۡ بِهِ اللّٰهُ اِنۡ شَآءَ وَ مَاۤ اَنۡتُمۡ بِمُعۡجِزِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আল্লাহই তো তোমাদের কাছে তা হাজির করবেন, যদি তিনি চান। আর তোমরা তাকে অক্ষম করতে পারবে না’।
(হূদ আয়াত: ৩৩)

47 ৪৭
وَ یَقُوۡلُوۡنَ اٰمَنَّا بِاللّٰهِ وَ بِالرَّسُوۡلِ وَ اَطَعۡنَا ثُمَّ یَتَوَلّٰی فَرِیۡقٌ مِّنۡهُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ ؕ وَ مَاۤ اُولٰٓئِکَ بِالۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলে, ‘আমরা আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি ঈমান এনেছি এবং আমরা আনুগত্য করেছি’, তারপর তাদের একটি দল এর পরে মুখ ফিরিয়ে নেয়। আর তারা মুমিন নয়।
(আন-নূর আয়াত: ৪৭)

169 ১৬৯
فَخَلَفَ مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ خَلۡفٌ وَّرِثُوا الۡکِتٰبَ یَاۡخُذُوۡنَ عَرَضَ هٰذَا الۡاَدۡنٰی وَ یَقُوۡلُوۡنَ سَیُغۡفَرُ لَنَا ۚ وَ اِنۡ یَّاۡتِهِمۡ عَرَضٌ مِّثۡلُهٗ یَاۡخُذُوۡهُ ؕ اَلَمۡ یُؤۡخَذۡ عَلَیۡهِمۡ مِّیۡثَاقُ الۡکِتٰبِ اَنۡ لَّا یَقُوۡلُوۡا عَلَی اللّٰهِ اِلَّا الۡحَقَّ وَ دَرَسُوۡا مَا فِیۡهِ ؕ وَ الدَّارُ الۡاٰخِرَۃُ خَیۡرٌ لِّلَّذِیۡنَ یَتَّقُوۡنَ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তাদের পরে স্থলাভিষিক্ত হয়েছে এমন বংশধর যারা কিতাবের উত্তরাধিকারী হয়েছে, তারা এ নগণ্য (দুনিয়ার) সামগ্রী গ্রহণ করে এবং বলে, ‘শীঘ্রই আমাদের ক্ষমা করে দেয়া হবে’। বস্তুত যদি তার অনুরূপ সামগ্রী (আবারও) তাদের নিকট আসে তবে তারা তা গ্রহণ করবে। তাদের কাছ থেকে কি কিতাবের অঙ্গীকার নেয়া হয়নি যে, তারা আল্লাহর ব্যাপারে সত্য ছাড়া বলবে না? আর তারা এতে যা আছে, তা পাঠ করেছে এবং আখিরাতের আবাস তাদের জন্য উত্তম, যারা তাকওয়া অবলম্বন করে। তোমরা কি বুঝ না?
(আল-আরাফ আয়াত: ১৬৯)

49 ৪৯
لَوۡ لَاۤ اَنۡ تَدٰرَکَهٗ نِعۡمَۃٌ مِّنۡ رَّبِّهٖ لَنُبِذَ بِالۡعَرَآءِ وَ هُوَ مَذۡمُوۡمٌ
অনুবাদ: যদি তার রবের অনুগ্রহ তার কাছে না পৌঁছত, তাহলে সে নিন্দিত অবস্থায় উন্মুক্ত প্রান্তরে নিক্ষিপ্ত হত।
(আল-কলম আয়াত: ৪৯)

92 ৯২
اَوۡ تُسۡقِطَ السَّمَآءَ کَمَا زَعَمۡتَ عَلَیۡنَا کِسَفًا اَوۡ تَاۡتِیَ بِاللّٰهِ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃِ قَبِیۡلًا
অনুবাদ: ‘অথবা তুমি যেমনটি ধারণা কর, সে অনুযায়ী আসমানকে খন্ড খন্ড করে আমাদের উপরে ফেলবে, অথবা আল্লাহ ও ফেরেশ্তাদেরকে আমাদের মুখোমুখি নিয়ে আসবে’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৯২)

14 ১৪
قَالُوۡا لَئِنۡ اَکَلَهُ الذِّئۡبُ وَ نَحۡنُ عُصۡبَۃٌ اِنَّاۤ اِذًا لَّخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা একই দলভুক্ত থাকা সত্ত্বেও যদি নেকড়ে তাকে খেয়ে ফেলে তাহলে তো আমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত’।
(ইউসুফ আয়াত: ১৪)

1 ১
یٰۤاَیُّهَا الۡمُدَّثِّرُ
অনুবাদ: হে বস্ত্রাবৃত!
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ১)

64 ৬৪
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ حَسۡبُکَ اللّٰهُ وَ مَنِ اتَّبَعَکَ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: হে নবী, তোমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট এবং যেসব মুমিন তোমার অনুসরণ করেছে তাদের জন্যও।
(আল-আনফাল আয়াত: ৬৪)

112 ১১২
وَ مَنۡ یَّعۡمَلۡ مِنَ الصّٰلِحٰتِ وَ هُوَ مُؤۡمِنٌ فَلَا یَخٰفُ ظُلۡمًا وَّ لَا هَضۡمًا
অনুবাদ: এবং যে মুমিন অবস্থায় ভাল কাজ করবে সে কোন যুলম বা ক্ষতির আশংকা করবে না।
(ত্ব-হা আয়াত: ১১২)

84 ৮৪
وَ اجۡعَلۡ لِّیۡ لِسَانَ صِدۡقٍ فِی الۡاٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘এবং পরবর্তীদের মধ্যে আমার সুনাম-সুখ্যাতি অব্যাহত রাখুন’,
(আশ-শুআরা আয়াত: ৮৪)

31 ৩১
اِلَّاۤ اِبۡلِیۡسَ ؕ اَبٰۤی اَنۡ یَّکُوۡنَ مَعَ السّٰجِدِیۡنَ
অনুবাদ: ইবলীস ছাড়া। সে সিজদাকারীদের সঙ্গী হতে অস্বীকার করল।
(আল-হিজর আয়াত: ৩১)

100 ১০০
ذٰلِکَ مِنۡ اَنۡۢبَآءِ الۡقُرٰی نَقُصُّهٗ عَلَیۡکَ مِنۡهَا قَآئِمٌ وَّ حَصِیۡدٌ
অনুবাদ: এ হচ্ছে জনপদসমূহের কিছু সংবাদ, যা আমি তোমার কাছে বর্ণনা করছি। তা থেকে কিছু আছে বিদ্যমান এবং কিছু হয়েছে বিলুপ্ত।
(হূদ আয়াত: ১০০)

15 ১৫
اَعَدَّ اللّٰهُ لَهُمۡ عَذَابًا شَدِیۡدًا ؕ اِنَّهُمۡ سَآءَ مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ তাদের জন্য কঠোর আযাব প্রস্তুত করে রেখেছেন। নিশ্চয় তারা যা করত তা কতইনা মন্দ!
(আল-মুজাদালা আয়াত: ১৫)

12 ১২
یٰیَحۡیٰی خُذِ الۡکِتٰبَ بِقُوَّۃٍ ؕ وَ اٰتَیۡنٰهُ الۡحُکۡمَ صَبِیًّا
অনুবাদ: ‘হে ইয়াহইয়া, তুমি কিতাবটিকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধর’। আমি তাকে শৈশবেই প্রজ্ঞা* দান করেছি।
(মারইয়াম আয়াত: ১২)

4 ৪
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ رَّسُوۡلٍ اِلَّا بِلِسَانِ قَوۡمِهٖ لِیُبَیِّنَ لَهُمۡ ؕ فَیُضِلُّ اللّٰهُ مَنۡ یَّشَآءُ وَ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: আর আমি প্রত্যেক রাসূলকে তার কওমের ভাষাতেই পাঠিয়েছি, যাতে সে তাদের কাছে বর্ণনা দেয়, সুতরাং আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সঠিক পথ দেখান। আর তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(ইবরাহীম আয়াত: ৪)

3 ৩
اَلزَّانِیۡ لَا یَنۡکِحُ اِلَّا زَانِیَۃً اَوۡ مُشۡرِکَۃً ۫ وَّ الزَّانِیَۃُ لَا یَنۡکِحُهَاۤ اِلَّا زَانٍ اَوۡ مُشۡرِکٌ ۚ وَ حُرِّمَ ذٰلِکَ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: ব্যভিচারী কেবল ব্যভিচারিণী অথবা মুশরিক নারীকে ছাড়া বিয়ে করবে না এবং ব্যভিচারিণীকে কেবল ব্যভিচারী অথবা মুশরিক ছাড়া বিয়ে করবে না। আর মুমিনদের উপর এটা হারাম করা হয়েছে।
(আন-নূর আয়াত: ৩)

32 ৩২
فَاَلۡقٰی عَصَاهُ فَاِذَا هِیَ ثُعۡبَانٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: অতঃপর সে তার লাঠি ফেলে দিল, ফলে তৎক্ষণাৎ তা একটি স্পষ্ট অজগর হয়ে গেল।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৩২)

33 ৩৩
هُوَ الَّذِیۡۤ اَرۡسَلَ رَسُوۡلَهٗ بِالۡهُدٰی وَ دِیۡنِ الۡحَقِّ لِیُظۡهِرَهٗ عَلَی الدِّیۡنِ کُلِّهٖ ۙ وَ لَوۡ کَرِهَ الۡمُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: তিনিই তাঁর রাসূলকে হিদায়াত ও সত্য দীন সহ প্রেরণ করেছেন, যাতে তিনি একে সকল দীনের উপর বিজয়ী করেন, যদিও মুশরিকরা অপছন্দ করে।
(আত-তাওবা আয়াত: ৩৩)

9 ৯
وَ هَلۡ اَتٰىکَ حَدِیۡثُ مُوۡسٰی
অনুবাদ: আর তোমার কাছে কি মূসার কথা পৌঁছেছে?
(ত্ব-হা আয়াত: ৯)

104 ১০৪
نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَا یَقُوۡلُوۡنَ اِذۡ یَقُوۡلُ اَمۡثَلُهُمۡ طَرِیۡقَۃً اِنۡ لَّبِثۡتُمۡ اِلَّا یَوۡمًا
অনুবাদ: আমি ভালভাবেই জানি তারা কী বলবে, তাদের মধ্যে অপেক্ষাকৃত সৎপথে ছিল যে লোকটি সে বলবে, ‘তোমরা মাত্র একদিন অবস্থান করেছিলে’!
(ত্ব-হা আয়াত: ১০৪)

130 ১৩০
فَاصۡبِرۡ عَلٰی مَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ سَبِّحۡ بِحَمۡدِ رَبِّکَ قَبۡلَ طُلُوۡعِ الشَّمۡسِ وَ قَبۡلَ غُرُوۡبِهَا ۚ وَ مِنۡ اٰنَآیِٔ الَّیۡلِ فَسَبِّحۡ وَ اَطۡرَافَ النَّهَارِ لَعَلَّکَ تَرۡضٰی
অনুবাদ: সুতরাং এরা যা বলে তার উপর ধৈর্য ধারণ কর এবং তাসবীহ পাঠ কর তোমার রবের প্রশংসা বর্ণনার মাধ্যমে, সূর্যোদয়ের পূর্বে, সূর্যাস্তের পূর্বে এবং তাসবীহ পাঠ কর রাতের কিছু অংশে ও দিনের প্রান্তসমূহে, যাতে তুমি সন্তুষ্ট হতে পার।
(ত্ব-হা আয়াত: ১৩০)

38 ৩৮
اَیَطۡمَعُ کُلُّ امۡرِیًٴ مِّنۡهُمۡ اَنۡ یُّدۡخَلَ جَنَّۃَ نَعِیۡمٍ
অনুবাদ: তাদের প্রত্যেক ব্যক্তি কি আশা করে যে, তাকে প্রাচুর্যময় জান্নাতে দাখিল করা হবে?
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৩৮)

42 ৪২
کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا کُلِّهَا فَاَخَذۡنٰهُمۡ اَخۡذَ عَزِیۡزٍ مُّقۡتَدِرٍ
অনুবাদ: তারা আমার সকল নিদর্শনকে অস্বীকার করল, অতএব আমি মহাপরাক্রমশালী, সর্বশক্তিমানের মতই তাদেরকে পাকড়াও করলাম।
(আল-কামার আয়াত: ৪২)

26 ২৬
قَالُوۡۤا اِنَّا کُنَّا قَبۡلُ فِیۡۤ اَهۡلِنَا مُشۡفِقِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘পূর্বে আমরা আমাদের পরিবারের মধ্যে শঙ্কিত ছিলাম।’
(আত-তূর আয়াত: ২৬)

18 ১৮
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ حَقَّ عَلَیۡهِمُ الۡقَوۡلُ فِیۡۤ اُمَمٍ قَدۡ خَلَتۡ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ مِّنَ الۡجِنِّ وَ الۡاِنۡسِ ؕ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا خٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: তাদের পূর্বে যে জিন ও মানবজাতি গত হয়ে গেছে, তাদের মত এদের প্রতিও আল্লাহর বাণী সত্য হয়েছে। নিশ্চয় এরা ছিল ক্ষতিগ্রস্ত।
(আল-আহকাফ আয়াত: ১৮)

14 ১৪
وَ وَصَّیۡنَا الۡاِنۡسَانَ بِوَالِدَیۡهِ ۚ حَمَلَتۡهُ اُمُّهٗ وَهۡنًا عَلٰی وَهۡنٍ وَّ فِصٰلُهٗ فِیۡ عَامَیۡنِ اَنِ اشۡکُرۡ لِیۡ وَ لِوَالِدَیۡکَ ؕ اِلَیَّ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: আর আমি মানুষকে তার মাতাপিতার ব্যাপারে (সদাচরণের) নির্দেশ দিয়েছি। তার মা কষ্টের পর কষ্ট ভোগ করে তাকে গর্ভে ধারণ করে। আর তার দুধ ছাড়ানো হয় দু’বছরে; সুতরাং আমার ও তোমার পিতা-মাতার শুকরিয়া আদায় কর। প্রত্যাবর্তন তো আমার কাছেই।
(লুকমান আয়াত: ১৪)

24 ২৪
وَ لَقَدۡ عَلِمۡنَا الۡمُسۡتَقۡدِمِیۡنَ مِنۡکُمۡ وَ لَقَدۡ عَلِمۡنَا الۡمُسۡتَاۡخِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি জানি তোমাদের পূর্ববর্তীদেরকে এবং অবশ্যই জানি পরবর্তীদেরকে।
(আল-হিজর আয়াত: ২৪)

49 ৪৯
مَا یَنۡظُرُوۡنَ اِلَّا صَیۡحَۃً وَّاحِدَۃً تَاۡخُذُهُمۡ وَ هُمۡ یَخِصِّمُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তো কেবল এক বিকট আওয়াজের অপেক্ষা করছে যা তাদেরকে বাক-বিতন্ডায় লিপ্ত অবস্থায় পাকড়াও করবে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৪৯)

8 ৮
وَ اِذَا مَسَّ الۡاِنۡسَانَ ضُرٌّ دَعَا رَبَّهٗ مُنِیۡبًا اِلَیۡهِ ثُمَّ اِذَا خَوَّلَهٗ نِعۡمَۃً مِّنۡهُ نَسِیَ مَا کَانَ یَدۡعُوۡۤا اِلَیۡهِ مِنۡ قَبۡلُ وَ جَعَلَ لِلّٰهِ اَنۡدَادًا لِّیُضِلَّ عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ؕ قُلۡ تَمَتَّعۡ بِکُفۡرِکَ قَلِیۡلًا ٭ۖ اِنَّکَ مِنۡ اَصۡحٰبِ النَّارِ
অনুবাদ: আর যখন মানুষকে স্পর্শ করে দুঃখ-দুর্দশা, তখন সে একাগ্রচিত্তে তার রবকে ডাকে, তারপর তিনি যখন তাকে নিজের পক্ষ থেকে নিআমত দান করেন তখন সে ভুলে যায় ইতঃপূর্বে কি কারণে তাঁর কাছে দোয়া করেছিল, আর আল্লাহর সমকক্ষ নির্ধারণ করে, তাঁর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য। বল, ‘তোমার কুফরী উপভোগ কর ক্ষণকাল; নিশ্চয় তুমি জাহান্নামীদের অন্তর্ভুক্ত।’
(আয-যুমার আয়াত: ৮)

18 ১৮
یَوۡمَ یَبۡعَثُهُمُ اللّٰهُ جَمِیۡعًا فَیَحۡلِفُوۡنَ لَهٗ کَمَا یَحۡلِفُوۡنَ لَکُمۡ وَ یَحۡسَبُوۡنَ اَنَّهُمۡ عَلٰی شَیۡءٍ ؕ اَلَاۤ اِنَّهُمۡ هُمُ الۡکٰذِبُوۡنَ
অনুবাদ: সেদিন আল্লাহ তাদের সকলকে পুনরুত্থিত করবেন, তখন তারা আল্লাহর নিকট এমন কসম করবে যেমন কসম তোমাদের নিকট করে থাকে এবং তারা মনে করে যে, তারা কোন কিছুর উপর আছে। জেনে রাখ, নিশ্চয় এরা মিথ্যাবাদী।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ১৮)

29 ২৯
اِنَّ الَّذِیۡنَ یَتۡلُوۡنَ کِتٰبَ اللّٰهِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اَنۡفَقُوۡا مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً یَّرۡجُوۡنَ تِجَارَۃً لَّنۡ تَبُوۡرَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আল্লাহর কিতাব অধ্যয়ন করে, সালাত কায়েম করে এবং আল্লাহ যে রিয্ক দিয়েছেন তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, তারা এমন ব্যবসার আশা করতে পারে যা কখনো ধ্বংস হবে না।
(ফাতির আয়াত: ২৯)

37 ৩৭
فَاَمَّا مَنۡ طَغٰی
অনুবাদ: সুতরাং যে সীমালঙ্ঘন করে।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৩৭)

222 ২২২
وَ یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنِ الۡمَحِیۡضِ ؕ قُلۡ هُوَ اَذًی ۙ فَاعۡتَزِلُوا النِّسَآءَ فِی الۡمَحِیۡضِ ۙ وَ لَا تَقۡرَبُوۡهُنَّ حَتّٰی یَطۡهُرۡنَ ۚ فَاِذَا تَطَهَّرۡنَ فَاۡتُوۡهُنَّ مِنۡ حَیۡثُ اَمَرَکُمُ اللّٰهُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ التَّوَّابِیۡنَ وَ یُحِبُّ الۡمُتَطَهِّرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তোমাকে হায়েয সম্পর্কে প্রশ্ন করে। বল, তা কষ্ট। সুতরাং তোমরা হায়েযকালে স্ত্রীদের থেকে দূরে থাক এবং তারা পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত তাদের নিকটবর্তী হয়ো না। অতঃপর যখন তারা পবিত্র হবে তখন তাদের নিকট আস, যেভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন। নিশ্চয় আল্লাহ তাওবাকারীদেরকে ভালবাসেন এবং ভালবাসেন অধিক পবিত্রতা অর্জনকারীদেরকে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২২২)

133 ১৩৩
اِنۡ یَّشَاۡ یُذۡهِبۡکُمۡ اَیُّهَا النَّاسُ وَ یَاۡتِ بِاٰخَرِیۡنَ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلٰی ذٰلِکَ قَدِیۡرًا
অনুবাদ: হে মানুষ, যদি আল্লাহ চান তোমাদেরকে সরিয়ে দেবেন এবং অপরকে আনবেন। আর আল্লাহ এর উপর সক্ষম।
(আন-নিসা আয়াত: ১৩৩)

88 ৮৮
فَلَمَّا دَخَلُوۡا عَلَیۡهِ قَالُوۡا یٰۤاَیُّهَا الۡعَزِیۡزُ مَسَّنَا وَ اَهۡلَنَا الضُّرُّ وَ جِئۡنَا بِبِضَاعَۃٍ مُّزۡجٰىۃٍ فَاَوۡفِ لَنَا الۡکَیۡلَ وَ تَصَدَّقۡ عَلَیۡنَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ یَجۡزِی الۡمُتَصَدِّقِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তারা ইউসুফের কাছে প্রবেশ করল, তখন বলল, ‘হে আযীয, অভাব-অনটন আমাদেরকে ও আমাদের পরিবারকে স্পর্শ করেছে, আর আমরা তুচ্ছ পুঁজি নিয়ে এসেছি। অতএব, আমাদেরকে মাপে পূর্ণমাত্রায় দিন এবং আমাদের প্রতি অনুগ্রহ করুন, নিশ্চয় আল্লাহ অনুগ্রহকারীদের প্রতিদান দেন’।
(ইউসুফ আয়াত: ৮৮)

44 ৪৪
وَ نَادٰۤی اَصۡحٰبُ الۡجَنَّۃِ اَصۡحٰبَ النَّارِ اَنۡ قَدۡ وَجَدۡنَا مَا وَعَدَنَا رَبُّنَا حَقًّا فَهَلۡ وَجَدۡتُّمۡ مَّا وَعَدَ رَبُّکُمۡ حَقًّا ؕ قَالُوۡا نَعَمۡ ۚ فَاَذَّنَ مُؤَذِّنٌۢ بَیۡنَهُمۡ اَنۡ لَّعۡنَۃُ اللّٰهِ عَلَی الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তখন জান্নাতবাসীরা জাহান্নামবাসীদেরকে (উপহাস করে) বলবেঃ আমাদের রাব্ব যেসব অঙ্গীকার ও প্রতিশ্রুতি আমাদেরকে দিয়েছিলেন, আমরা বাস্তবে তা সত্য রূপে পেয়েছি, তোমরাও কি তোমাদের রাব্বের ও‘য়াদা সত্য ও বাস্তব রূপে পেয়েছো? তখন তারা বলবেঃ হ্যাঁ পেয়েছি। অতঃপর জনৈক ঘোষক ঘোষণা করবে, যালিমদের উপর আল্লাহর অভিসম্পাত।
(আল-আরাফ আয়াত: ৪৪)

20 ২০
اِعۡلَمُوۡۤا اَنَّمَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا لَعِبٌ وَّ لَهۡوٌ وَّ زِیۡنَۃٌ وَّ تَفَاخُرٌۢ بَیۡنَکُمۡ وَ تَکَاثُرٌ فِی الۡاَمۡوَالِ وَ الۡاَوۡلَادِ ؕ کَمَثَلِ غَیۡثٍ اَعۡجَبَ الۡکُفَّارَ نَبَاتُهٗ ثُمَّ یَهِیۡجُ فَتَرٰىهُ مُصۡفَرًّا ثُمَّ یَکُوۡنُ حُطَامًا ؕ وَ فِی الۡاٰخِرَۃِ عَذَابٌ شَدِیۡدٌ ۙ وَّ مَغۡفِرَۃٌ مِّنَ اللّٰهِ وَ رِضۡوَانٌ ؕ وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ
অনুবাদ: তোমরা জেনে রাখ যে, দুনিয়ার জীবন ক্রীড়া কৌতুক, শোভা-সৌন্দর্য, তোমাদের পারস্পরিক গর্ব-অহঙ্কার এবং ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততিতে আধিক্যের প্রতিযোগিতা মাত্র। এর উপমা হল বৃষ্টির মত, যার উৎপন্ন ফসল কৃষকদেরকে আনন্দ দেয়, তারপর তা শুকিয়ে যায়, তখন তুমি তা হলুদ বর্ণের দেখতে পাও, তারপর তা খড়-কুটায় পরিণত হয়। আর আখিরাতে আছে কঠিন আযাব এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও সন্তুষ্টি। আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।
(আল-হাদীদ আয়াত: ২০)

5 ৫
اُدۡعُوۡهُمۡ لِاٰبَآئِهِمۡ هُوَ اَقۡسَطُ عِنۡدَ اللّٰهِ ۚ فَاِنۡ لَّمۡ تَعۡلَمُوۡۤا اٰبَآءَهُمۡ فَاِخۡوَانُکُمۡ فِی الدِّیۡنِ وَ مَوَالِیۡکُمۡ ؕ وَ لَیۡسَ عَلَیۡکُمۡ جُنَاحٌ فِیۡمَاۤ اَخۡطَاۡتُمۡ بِهٖ ۙ وَ لٰکِنۡ مَّا تَعَمَّدَتۡ قُلُوۡبُکُمۡ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: তোমরা তাদেরকে তাদের পিতৃ-পরিচয়ে ডাক; আল্লাহর কাছে এটাই অধিক ইনসাফপূর্ণ। অতঃপর যদি তোমরা তাদের পিতৃ-পরিচয় না জান, তাহলে তারা তোমাদের দীনি ভাই এবং তোমাদের বন্ধু। আর এ বিষয়ে তোমরা কোন ভুল করলে তোমাদের কোন পাপ নেই; কিন্তু তোমাদের অন্তরে সংকল্প থাকলে (পাপ হবে)। আর আল্লাহ অধিক ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-আহযাব আয়াত: ৫)

97 ৯৭
قَالُوۡا یٰۤاَبَانَا اسۡتَغۡفِرۡ لَنَا ذُنُوۡبَنَاۤ اِنَّا کُنَّا خٰطِئِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে আমাদের পিতা, আপনি আমাদের পাপ মোচনের জন্য ক্ষমা চান। নিশ্চয় আমরা ছিলাম অপরাধী’।
(ইউসুফ আয়াত: ৯৭)

4 ৪
مِنۡ شَرِّ الۡوَسۡوَاسِ ۬ۙ الۡخَنَّاسِ
অনুবাদ: কুমন্ত্রণাদাতার অনিষ্ট থেকে, যে দ্রুত আত্মগোপন করে।
(আন-নাস আয়াত: ৪)

43 ৪৩
تَنۡزِیۡلٌ مِّنۡ رَّبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: এটি সৃষ্টিকুলের রবের পক্ষ থেকে নাযিলকৃত।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৪৩)

30 ৩০
وَ وَهَبۡنَا لِدَاوٗدَ سُلَیۡمٰنَ ؕ نِعۡمَ الۡعَبۡدُ ؕ اِنَّهٗۤ اَوَّابٌ
অনুবাদ: আর আমি দাঊদকে দান করলাম সুলাইমান। সে কতই না উত্তম বান্দা! নিঃসন্দেহে সে ছিল অতিশয় আল্লাহ অভিমুখী।
(সোয়াদ আয়াত: ৩০)

138 ১৩৮
هٰذَا بَیَانٌ لِّلنَّاسِ وَ هُدًی وَّ مَوۡعِظَۃٌ لِّلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: এটা মানুষের জন্য স্পষ্ট বর্ণনা ও হিদায়াত এবং উপদেশ মুত্তাকীদের জন্য।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৩৮)

19 ১৯
وَ الطَّیۡرَ مَحۡشُوۡرَۃً ؕ کُلٌّ لَّهٗۤ اَوَّابٌ
অনুবাদ: আর সমবেত পাখীদেরকেও (অনুগত করেছিলাম); প্রত্যেকেই ছিল অধিক আল্লাহ অভিমুখী।
(সোয়াদ আয়াত: ১৯)

49 ৪৯
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ یُزَکُّوۡنَ اَنۡفُسَهُمۡ ؕ بَلِ اللّٰهُ یُزَکِّیۡ مَنۡ یَّشَآءُ وَ لَا یُظۡلَمُوۡنَ فَتِیۡلًا
অনুবাদ: তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা নিজদেরকে পবিত্র মনে করে? বরং আল্লাহ যাকে চান তাকে পবিত্র করেন। আর তাদেরকে সূতা পরিমাণ যুলমও করা হবে না।
(আন-নিসা আয়াত: ৪৯)

169 ১৬৯
اِنَّمَا یَاۡمُرُکُمۡ بِالسُّوۡٓءِ وَ الۡفَحۡشَآءِ وَ اَنۡ تَقُوۡلُوۡا عَلَی اللّٰهِ مَا لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় সে তোমাদেরকে আদেশ দেয় মন্দ ও অশ্লীল কাজের এবং আল্লাহর ব্যাপারে এমন কিছু বলতে, যা তোমরা জান না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৬৯)

39 ৩৯
لَوۡ یَعۡلَمُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا حِیۡنَ لَا یَکُفُّوۡنَ عَنۡ وُّجُوۡهِهِمُ النَّارَ وَ لَا عَنۡ ظُهُوۡرِهِمۡ وَ لَا هُمۡ یُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: হায়, কাফিররা যদি সে সময়ের কথা জানত, যখন তারা তাদের সামনে ও পেছন থেকে আগুন ফিরাতে পারবে না। আর তাদেরকে সাহায্যও করা হবে না;
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৩৯)

28 ২৮
قُرۡاٰنًا عَرَبِیًّا غَیۡرَ ذِیۡ عِوَجٍ لَّعَلَّهُمۡ یَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: বক্রতামুক্ত আরবী কুরআন। যাতে তারা তাকওয়া অবলম্বন করতে পারে।
(আয-যুমার আয়াত: ২৮)

18 ১৮
فَاَصۡبَحَ فِی الۡمَدِیۡنَۃِ خَآئِفًا یَّتَرَقَّبُ فَاِذَا الَّذِی اسۡتَنۡصَرَهٗ بِالۡاَمۡسِ یَسۡتَصۡرِخُهٗ ؕ قَالَ لَهٗ مُوۡسٰۤی اِنَّکَ لَغَوِیٌّ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: অতঃপর ভীত প্রতীক্ষারত অবস্থায় সেই শহরে তার সকাল হল। হঠাৎ সে শুনতে পেল, যে লোকটি গতকাল তার কাছে সাহায্য চেয়েছিল, সে আবার সাহায্যের জন্য চিৎকার করছে। মূসা তাকে বলল, ‘নিশ্চয় তুমি তো একজন স্পষ্ট বিভ্রান্ত ব্যক্তি’।
(আল-কাসাস আয়াত: ১৮)

10 ১০
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا دَاوٗدَ مِنَّا فَضۡلًا ؕ یٰجِبَالُ اَوِّبِیۡ مَعَهٗ وَ الطَّیۡرَ ۚ وَ اَلَنَّا لَهُ الۡحَدِیۡدَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি আমার পক্ষ থেকে দাঊদের প্রতি অনুগ্রহ করেছিলাম। (আমি আদেশ করলাম) ‘হে পর্বতমালা, তোমরা তার সাথে আমার পবিত্রতা ঘোষণা কর’ এবং পাখিদেরকেও (এ আদেশ দিয়েছিলাম)। আর আমি তার জন্য লোহাকেও নরম করে দিয়েছিলাম,
(সাবা আয়াত: ১০)

25 ২৫
فَجَآءَتۡهُ اِحۡدٰىهُمَا تَمۡشِیۡ عَلَی اسۡتِحۡیَآءٍ ۫ قَالَتۡ اِنَّ اَبِیۡ یَدۡعُوۡکَ لِیَجۡزِیَکَ اَجۡرَ مَا سَقَیۡتَ لَنَا ؕ فَلَمَّا جَآءَهٗ وَ قَصَّ عَلَیۡهِ الۡقَصَصَ ۙ قَالَ لَا تَخَفۡ ٝ۟ نَجَوۡتَ مِنَ الۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর নারীদ্বয়ের একজন লাজুকভাবে হেঁটে তার কাছে এসে বলল যে, আমার পিতা আপনাকে ডাকছেন, যেন তিনি আপনাকে পারিশ্রমিক দিতে পারেন, আমাদের পশুগুলোকে আপনি যে পানি পান করিয়েছেন তার বিনিময়ে’। অতঃপর যখন মূসা তার নিকট আসল এবং সকল ঘটনা তার কাছে খুলে বলল, তখন সে বলল, ‘তুমি ভয় করো না। তুমি যালিম কওম থেকে রেহাই পেয়ে গেছ’।
(আল-কাসাস আয়াত: ২৫)

3 ৩
الَّذِیۡنَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡغَیۡبِ وَ یُقِیۡمُوۡنَ الصَّلٰوۃَ وَ مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ یُنۡفِقُوۡنَ
অনুবাদ: গায়েবের প্রতি ঈমান আনে, সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে।
(আল-বাকারা আয়াত: ৩)

49 ৪৯
وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ یَّقُوۡلُ ائۡذَنۡ لِّیۡ وَ لَا تَفۡتِنِّیۡ ؕ اَلَا فِی الۡفِتۡنَۃِ سَقَطُوۡا ؕ وَ اِنَّ جَهَنَّمَ لَمُحِیۡطَۃٌۢ بِالۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে কেউ কেউ বলে, ‘আমাকে অনুমতি দিন এবং আমাকে ফিতনায় ফেলবেন না’। শুনে রাখ, তারা ফিতনাতেই পড়ে আছে। আর নিশ্চয় জাহান্নাম কাফিরদের বেষ্টনকারী।
(আত-তাওবা আয়াত: ৪৯)

70 ৭০
فَلَمَّا جَهَّزَهُمۡ بِجَهَازِهِمۡ جَعَلَ السِّقَایَۃَ فِیۡ رَحۡلِ اَخِیۡهِ ثُمَّ اَذَّنَ مُؤَذِّنٌ اَیَّتُهَا الۡعِیۡرُ اِنَّکُمۡ لَسٰرِقُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর সে যখন তাদেরকে তাদের রসদপত্র প্রস্তুত করে দিল, তখন তার ভাইয়ের মালপত্রে পানপাত্রটি রেখে দিল। তারপর একজন ঘোষক ঘোষণা করল, ‘ওহে কাফেলার লোকজন, নিশ্চয় তোমরা চোর’।
(ইউসুফ আয়াত: ৭০)

5 ৫
حِکۡمَۃٌۢ بَالِغَۃٌ فَمَا تُغۡنِ النُّذُرُ
অনুবাদ: পরিপূর্ণ হিকমাত। তবে সতর্কবাণী তাদের কোন উপকারে আসেনি।
(আল-কামার আয়াত: ৫)

31 ৩১
اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ جَنّٰتُ عَدۡنٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهِمُ الۡاَنۡهٰرُ یُحَلَّوۡنَ فِیۡهَا مِنۡ اَسَاوِرَ مِنۡ ذَهَبٍ وَّ یَلۡبَسُوۡنَ ثِیَابًا خُضۡرًا مِّنۡ سُنۡدُسٍ وَّ اِسۡتَبۡرَقٍ مُّتَّکِئِیۡنَ فِیۡهَا عَلَی الۡاَرَآئِکِ ؕ نِعۡمَ الثَّوَابُ ؕ وَ حَسُنَتۡ مُرۡتَفَقًا
অনুবাদ: এরাই তারা, যাদের জন্য রয়েছে স্থায়ী জান্নাতসমূহ, যার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয় নদীসমূহ। সেখানে তাদেরকে অলংকৃত করা হবে স্বর্ণের চুড়ি দিয়ে এবং তারা পরিধান করবে মিহি ও পুরু সিল্কের সবুজ পোশাক। তারা সেখানে (থাকবে) আসনে হেলান দিয়ে। কী উত্তম প্রতিদান এবং কী সুন্দর বিশ্রামস্থল !
(আল-কাহফ আয়াত: ৩১)

37 ৩৭
وَ مِنۡ اٰیٰتِهِ الَّیۡلُ وَ النَّهَارُ وَ الشَّمۡسُ وَ الۡقَمَرُ ؕ لَا تَسۡجُدُوۡا لِلشَّمۡسِ وَ لَا لِلۡقَمَرِ وَ اسۡجُدُوۡا لِلّٰهِ الَّذِیۡ خَلَقَهُنَّ اِنۡ کُنۡتُمۡ اِیَّاهُ تَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাঁর নিদর্শনসমূহের মধ্যে রয়েছে রাত ও দিন, সূর্য ও চাঁদ । তোমরা না সূর্যকে সিজদা করবে, না চাঁদকে। আর তোমরা আল্লাহকে সিজদা কর যিনি এগুলো সৃষ্টি করেছেন, যদি তোমরা কেবলমাত্র তাঁরই ইবাদাত কর।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৩৭)

38 ৩৮
لِّاَصۡحٰبِ الۡیَمِیۡنِ
অনুবাদ: ডানদিকের লোকদের জন্য।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৩৮)

1 ১
حٰمٓ
অনুবাদ: হা-মীম।
(আদ-দুখান আয়াত: ১)

50 ৫০
وَ وَهَبۡنَا لَهُمۡ مِّنۡ رَّحۡمَتِنَا وَ جَعَلۡنَا لَهُمۡ لِسَانَ صِدۡقٍ عَلِیًّا
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে আমার অনুগ্রহ দান করলাম আর তাদের সুনাম সুখ্যাতিকে সমুচ্চ করলাম।
(মারইয়াম আয়াত: ৫০)

31 ৩১
وَ لَوۡ اَنَّ قُرۡاٰنًا سُیِّرَتۡ بِهِ الۡجِبَالُ اَوۡ قُطِّعَتۡ بِهِ الۡاَرۡضُ اَوۡ کُلِّمَ بِهِ الۡمَوۡتٰی ؕ بَلۡ لِّلّٰهِ الۡاَمۡرُ جَمِیۡعًا ؕ اَفَلَمۡ یَایۡـَٔسِ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَنۡ لَّوۡ یَشَآءُ اللّٰهُ لَهَدَی النَّاسَ جَمِیۡعًا ؕ وَ لَا یَزَالُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا تُصِیۡبُهُمۡ بِمَا صَنَعُوۡا قَارِعَۃٌ اَوۡ تَحُلُّ قَرِیۡبًا مِّنۡ دَارِهِمۡ حَتّٰی یَاۡتِیَ وَعۡدُ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُخۡلِفُ الۡمِیۡعَادَ
অনুবাদ: আর যদি এমন কোন কুরআন হত, যার দ্বারা পাহাড়সমূহকে চলমান করা যেত অথবা যমীনকে টুকরো-টুকরো করা যেত অথবা তার দ্বারা মৃতকে কথা বলানো যেত (তবে সেটা এই কুরআনই হত, আর তারা ঈমান আনত না)। বরং সব সিদ্ধান্ত আল্লাহরই। যারা ঈমান এনেছে, তারা কি (ওদের ঈমানের ব্যাপারে) নিরাশ হয়নি এবং তারা জানে যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে সমগ্র মানুষকে হিদায়াত দান করতেন? আর যারা কুফরী করে, তাদের কর্মের দরুন সর্বদা তাদের বিপদ ঘটতে থাকবে অথবা তাদের আবাসের আশপাশে বিপদ আপতিত হতে থাকবে,* অবশেষে আসবে আল্লাহর ওয়াদা। নিশ্চয় আল্লাহ প্রতিশ্রুতির ব্যতিক্রম করেন না।
(আর-রাদ আয়াত: ৩১)

15 ১৫
فَاَمَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ فَهُمۡ فِیۡ رَوۡضَۃٍ یُّحۡبَرُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে তাদেরকে জান্নাতে পরিতুষ্ট করা হবে।
(আর-রুম আয়াত: ১৫)

64 ৬৪
اِنَّ اللّٰهَ لَعَنَ الۡکٰفِرِیۡنَ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ سَعِیۡرًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ কাফিরদেরকে লা‘নত করেছেন এবং তাদের জন্য জ্বলন্ত আগুন প্রস্তুত রেখেছেন।
(আল-আহযাব আয়াত: ৬৪)

217 ২১৭
وَ تَوَکَّلۡ عَلَی الۡعَزِیۡزِ الرَّحِیۡمِ
অনুবাদ: ‘আর তুমি মহাপরাক্রমশালী পরম দয়ালুর উপর তাওয়াক্কুল কর,
(আশ-শুআরা আয়াত: ২১৭)

2 ২
اللّٰهِ الَّذِیۡ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ وَیۡلٌ لِّلۡکٰفِرِیۡنَ مِنۡ عَذَابٍ شَدِیۡدِۣ
অনুবাদ: আল্লাহর (পথ), আসমানসমূহ ও যমীনের সব কিছুই যার মালিকানায় এবং কাফিরদের জন্য রয়েছে কঠিন আযাবের দুর্ভোগ।
(ইবরাহীম আয়াত: ২)

39 ৩৯
وَ مَاۤ اٰتَیۡتُمۡ مِّنۡ رِّبًا لِّیَرۡبُوَا۠ فِیۡۤ اَمۡوَالِ النَّاسِ فَلَا یَرۡبُوۡا عِنۡدَ اللّٰهِ ۚ وَ مَاۤ اٰتَیۡتُمۡ مِّنۡ زَکٰوۃٍ تُرِیۡدُوۡنَ وَجۡهَ اللّٰهِ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُضۡعِفُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা যে সূদ দিয়ে থাক, মানুষের সম্পদে বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য তা মূলতঃ আল্লাহর কাছে বৃদ্ধি পায় না। আর তোমরা যে যাকাত দিয়ে থাক আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে (তাই বৃদ্ধি পায়) এবং তারাই বহুগুণ সম্পদ প্রাপ্ত।
(আর-রুম আয়াত: ৩৯)

10 ১০
دَعۡوٰىهُمۡ فِیۡهَا سُبۡحٰنَکَ اللّٰهُمَّ وَ تَحِیَّتُهُمۡ فِیۡهَا سَلٰمٌ ۚ وَ اٰخِرُ دَعۡوٰىهُمۡ اَنِ الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: সেখানে তাদের কথা হবে, ‘হে আল্লাহ, তুমি পবিত্র মহান’ এবং তাদের অভিবাদন হবে, ‘সালাম’। আর তাদের শেষ কথা হবে যে, ‘সকল প্রশংসা আল্লাহর, যিনি সকল সৃষ্টির রব’।
(ইউনুস আয়াত: ১০)

59 ৫৯
وَ لَوۡ اَنَّهُمۡ رَضُوۡا مَاۤ اٰتٰىهُمُ اللّٰهُ وَ رَسُوۡلُهٗ ۙ وَ قَالُوۡا حَسۡبُنَا اللّٰهُ سَیُؤۡتِیۡنَا اللّٰهُ مِنۡ فَضۡلِهٖ وَ رَسُوۡلُهٗۤ ۙ اِنَّاۤ اِلَی اللّٰهِ رٰغِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল তাদের যা দিয়েছেন, তাতে সন্তুষ্ট থাকত এবং বলত, ‘আমাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ট, অচিরেই আল্লাহ আমাদেরকে তাঁর অনুগ্রহ দান করবেন এবং তাঁর রাসূলও। নিশ্চয় আমরা আল্লাহর দিকে ধাবিত’।
(আত-তাওবা আয়াত: ৫৯)

2 ২
هُوَ الَّذِیۡ بَعَثَ فِی الۡاُمِّیّٖنَ رَسُوۡلًا مِّنۡهُمۡ یَتۡلُوۡا عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتِهٖ وَ یُزَکِّیۡهِمۡ وَ یُعَلِّمُهُمُ الۡکِتٰبَ وَ الۡحِکۡمَۃَ ٭ وَ اِنۡ کَانُوۡا مِنۡ قَبۡلُ لَفِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ ۙ
অনুবাদ: তিনিই উম্মীদের* মাঝে একজন রাসূল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য থেকে, যে তাদের কাছে তেলাওয়াত করে তাঁর আয়াতসমূহ, তাদেরকে পবিত্র করে এবং তাদেরকে শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমাত। যদিও ইতঃপূর্বে তারা স্পষ্ট গোমরাহীতে ছিল।
(আল-জুমুআ আয়াত: ২)

124 ১২৪
وَ اِذَا مَاۤ اُنۡزِلَتۡ سُوۡرَۃٌ فَمِنۡهُمۡ مَّنۡ یَّقُوۡلُ اَیُّکُمۡ زَادَتۡهُ هٰذِهٖۤ اِیۡمَانًا ۚ فَاَمَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا فَزَادَتۡهُمۡ اِیۡمَانًا وَّ هُمۡ یَسۡتَبۡشِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখনই কোন সূরা নাযিল করা হয়, তখন তাদের কেউ কেউ বলে, ‘এটি তোমাদের কার ঈমান বৃদ্ধি করল’? অতএব যারা মুমিন, নিশ্চয় তা তাদের ঈমান বৃদ্ধি করেছে এবং তারা আনন্দিত হয়।
(আত-তাওবা আয়াত: ১২৪)

122 ১২২
وَ انۡتَظِرُوۡا ۚ اِنَّا مُنۡتَظِرُوۡنَ
অনুবাদ: এবং তোমরা অপেক্ষা কর আমরাও অপেক্ষমান’।
(হূদ আয়াত: ১২২)

109 ১০৯
فَاِنۡ تَوَلَّوۡا فَقُلۡ اٰذَنۡتُکُمۡ عَلٰی سَوَآءٍ ؕ وَ اِنۡ اَدۡرِیۡۤ اَقَرِیۡبٌ اَمۡ بَعِیۡدٌ مَّا تُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: তবে তারা মুখ ফিরিয়ে নিলে তুমি বলে দিও, ‘আমি যথাযথভাবে তোমাদেরকে জানিয়ে দিয়েছি। আর আমি জানি না তোমাদেরকে যে বিষয়ের ওয়াদা দেয়া হয়েছে তা কি নিকটবর্তী না দূরবর্তী’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১০৯)

51 ৫১
وَ نَبِّئۡهُمۡ عَنۡ ضَیۡفِ اِبۡرٰهِیۡمَ
অনুবাদ: আর তাদেরকে বলঃ ইবরাহীমের অতিথিদের কথা।
(আল-হিজর আয়াত: ৫১)

10 ১০
ضَرَبَ اللّٰهُ مَثَلًا لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوا امۡرَاَتَ نُوۡحٍ وَّ امۡرَاَتَ لُوۡطٍ ؕ کَانَتَا تَحۡتَ عَبۡدَیۡنِ مِنۡ عِبَادِنَا صَالِحَیۡنِ فَخَانَتٰهُمَا فَلَمۡ یُغۡنِیَا عَنۡهُمَا مِنَ اللّٰهِ شَیۡئًا وَّ قِیۡلَ ادۡخُلَا النَّارَ مَعَ الدّٰخِلِیۡنَ
অনুবাদ: যারা কুফরি করে তাদের জন্য আল্লাহ নূহের স্ত্রীর ও লূতের স্ত্রীর উদাহরণ পেশ করেন; তারা আমার বান্দাদের মধ্য হতে দু’জন সৎবান্দার অধীনে ছিল, কিন্তু তারা উভয়ে তাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল, অতঃপর আল্লাহর আযাব হতে রক্ষায় নূহ ও লূত তাদের কোন কাজে আসেনি। বলা হল, ‘তোমরা উভয়ে প্রবেশকারীদের সাথে জাহান্নামে প্রবেশ কর।’
(আত-তাহরীম আয়াত: ১০)

25 ২৫
وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ یَّسۡتَمِعُ اِلَیۡکَ ۚ وَ جَعَلۡنَا عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ اَکِنَّۃً اَنۡ یَّفۡقَهُوۡهُ وَ فِیۡۤ اٰذَانِهِمۡ وَقۡرًا ؕ وَ اِنۡ یَّرَوۡا کُلَّ اٰیَۃٍ لَّا یُؤۡمِنُوۡا بِهَا ؕ حَتّٰۤی اِذَا جَآءُوۡکَ یُجَادِلُوۡنَکَ یَقُوۡلُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّاۤ اَسَاطِیۡرُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের কেউ তোমার প্রতি কান পেতে শোনে, কিন্তু আমি তাদের অন্তরের উপর রেখে দিয়েছি আবরণ যেন তারা অনুধাবন না করে, আর তাদের কানে রেখেছি ছিপি। আর যদি তারা প্রতিটি আয়াতও দেখে, তারা তার প্রতি ঈমান আনবে না; এমনকি যখন তারা তোমার কাছে এসে বাদানুবাদে লিপ্ত হয়, যারা কুফরী করেছে তারা বলে, ‘এটা পূর্ববর্তীদের কল্পকাহিনী ছাড়া কিছুই নয়।’
(আল-আনআম আয়াত: ২৫)

4 ৪
اِلَیۡهِ مَرۡجِعُکُمۡ جَمِیۡعًا ؕ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقًّا ؕ اِنَّهٗ یَبۡدَؤُا الۡخَلۡقَ ثُمَّ یُعِیۡدُهٗ لِیَجۡزِیَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ بِالۡقِسۡطِ ؕ وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَهُمۡ شَرَابٌ مِّنۡ حَمِیۡمٍ وَّ عَذَابٌ اَلِیۡمٌۢ بِمَا کَانُوۡا یَکۡفُرُوۡنَ
অনুবাদ: তাঁরই কাছে তোমাদের সকলের প্রত্যাবর্তন। আল্লাহর ওয়াদা সত্য। নিশ্চয় তিনি সৃষ্টির সূচনা করেন। তারপর তার পুনরাবর্তন ঘটান। যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে তাদেরকে ইনসাফপূর্ণ প্রতিদান দেয়ার জন্য। আর যারা কুফরী করেছে, তাদের জন্য রয়েছে উত্তপ্ত পানীয় এবং বেদনাদায়ক আযাব। এ কারণে যে তারা কুফরী করত।
(ইউনুস আয়াত: ৪)

129 ১২৯
فَاِنۡ تَوَلَّوۡا فَقُلۡ حَسۡبِیَ اللّٰهُ ۫٭ۖ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ؕ عَلَیۡهِ تَوَکَّلۡتُ وَ هُوَ رَبُّ الۡعَرۡشِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: অতঃপর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে বল, ‘আমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আমি তাঁরই উপর তাওয়াক্কুল করেছি। আর তিনিই মহাআরশের রব’।
(আত-তাওবা আয়াত: ১২৯)

2 ২
مَا ضَلَّ صَاحِبُکُمۡ وَ مَا غَوٰی ۚ
অনুবাদ: তোমাদের সঙ্গী পথভ্রষ্ট হয়নি এবং বিপথগামীও হয়নি।
(আন-নাজম আয়াত: ২)

8 ৮
لَا یَسَّمَّعُوۡنَ اِلَی الۡمَلَاِ الۡاَعۡلٰی وَ یُقۡذَفُوۡنَ مِنۡ کُلِّ جَانِبٍ
অনুবাদ: তারা ঊর্ধ্বজগতের কিছু শুনতে পারে না, কারণ প্রত্যেক দিক থেকে তাদের দিকে নিক্ষেপ করা হয় (উল্কাপিন্ড)।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৮)

79 ৭৯
مَا کَانَ لِبَشَرٍ اَنۡ یُّؤۡتِیَهُ اللّٰهُ الۡکِتٰبَ وَ الۡحُکۡمَ وَ النُّبُوَّۃَ ثُمَّ یَقُوۡلَ لِلنَّاسِ کُوۡنُوۡا عِبَادًا لِّیۡ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَ لٰکِنۡ کُوۡنُوۡا رَبّٰنِیّٖنَ بِمَا کُنۡتُمۡ تُعَلِّمُوۡنَ الۡکِتٰبَ وَ بِمَا کُنۡتُمۡ تَدۡرُسُوۡنَ
অনুবাদ: কোন মানুষের জন্য সংগত নয় যে, আল্লাহ তাকে কিতাব, হিকমাত ও নবুওয়াত দান করার পর সে মানুষকে বলবে, ‘তোমরা আল্লাহকে ছেড়ে আমার বান্দা হয়ে যাও’। বরং সে বলবে, ‘তোমরা রববানী হও। যেহেতু তোমরা কিতাব শিক্ষা দিতে এবং তা অধ্যয়ন করতে’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৭৯)

113 ১১৩
مَا کَانَ لِلنَّبِیِّ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَنۡ یَّسۡتَغۡفِرُوۡا لِلۡمُشۡرِکِیۡنَ وَ لَوۡ کَانُوۡۤا اُولِیۡ قُرۡبٰی مِنۡۢ بَعۡدِ مَا تَبَیَّنَ لَهُمۡ اَنَّهُمۡ اَصۡحٰبُ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: নবী ও মুমিনদের জন্য উচিত নয় যে, তারা মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করবে। যদিও তারা আত্মীয় হয়। তাদের নিকট এটা স্পষ্ট হয়ে যাওয়ার পর যে, নিশ্চয় তারা প্রজ্বলিত আগুনের অধিবাসী।
(আত-তাওবা আয়াত: ১১৩)

6 ৬
رَحۡمَۃً مِّنۡ رَّبِّکَ ؕ اِنَّهٗ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: তোমার রবের কাছ থেকে রহমত হিসেবে; নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আদ-দুখান আয়াত: ৬)

11 ১১
قَالَتۡ لَهُمۡ رُسُلُهُمۡ اِنۡ نَّحۡنُ اِلَّا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ وَ لٰکِنَّ اللّٰهَ یَمُنُّ عَلٰی مَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِهٖ ؕ وَ مَا کَانَ لَنَاۤ اَنۡ نَّاۡتِیَکُمۡ بِسُلۡطٰنٍ اِلَّا بِاِذۡنِ اللّٰهِ ؕ وَ عَلَی اللّٰهِ فَلۡیَتَوَکَّلِ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: তাদেরকে তাদের রাসূলগণ বলল, ‘আমরা তো কেবল তোমাদের মতই মানুষ, কিন্তু আল্লাহ তার বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা অনুগ্রহ করেন। আর আল্লাহর অনুমতি ছাড়া তোমাদের কাছে প্রমাণ নিয়ে আসার সাধ্য আমাদের নেই। আর কেবল আল্লাহর উপরই মুমিনদের তাওয়াক্কুল করা উচিত’।
(ইবরাহীম আয়াত: ১১)

23 ২৩
کَذَّبَتۡ ثَمُوۡدُ بِالنُّذُرِ
অনুবাদ: সামূদ জাতিও সতর্ককারীদেরকে মিথ্যাবাদী বলেছিল।
(আল-কামার আয়াত: ২৩)

17 ১৭
اَمۡ اَمِنۡتُمۡ مَّنۡ فِی السَّمَآءِ اَنۡ یُّرۡسِلَ عَلَیۡکُمۡ حَاصِبًا ؕ فَسَتَعۡلَمُوۡنَ کَیۡفَ نَذِیۡرِ
অনুবাদ: যিনি আসমানে আছেন, তিনি তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী?
(আল-মুলক আয়াত: ১৭)

18 ১৮
کَلَّاۤ اِنَّ کِتٰبَ الۡاَبۡرَارِ لَفِیۡ عِلِّیِّیۡنَ
অনুবাদ: কখনো নয়, নিশ্চয় নেককার লোকদের আমলনামা থাকবে ইল্লিয়্যীনে ।*
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ১৮)

278 ২৭৮
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ وَ ذَرُوۡا مَا بَقِیَ مِنَ الرِّبٰۤوا اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সুদের যা অবশিষ্ট আছে, তা পরিত্যাগ কর, যদি তোমরা মুমিন হও।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৭৮)

108 ১০৮
خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا لَا یَبۡغُوۡنَ عَنۡهَا حِوَلًا
অনুবাদ: সেখানে তারা স্থায়ী হবে। তারা সেখান থেকে অন্য কোথাও স্থানান্তরিত হতে চাইবে না।
(আল-কাহফ আয়াত: ১০৮)

97 ৯৭
فَمَا اسۡطَاعُوۡۤا اَنۡ یَّظۡهَرُوۡهُ وَ مَا اسۡتَطَاعُوۡا لَهٗ نَقۡبًا
অনুবাদ: এরপর তারা (ইয়া’জূজ ও মা’জূজ) প্রাচীরের উপর দিয়ে অতিক্রম করতে পারল না এবং নিচ দিয়েও তা ভেদ করতে পারল না।
(আল-কাহফ আয়াত: ৯৭)

42 ৪২
یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنِ السَّاعَۃِ اَیَّانَ مُرۡسٰهَا
অনুবাদ: তারা তোমাকে কিয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে, ‘তা কখন ঘটবে’?
(আন-নাযিআত আয়াত: ৪২)

62 ৬২
قَالَ کَلَّا ۚ اِنَّ مَعِیَ رَبِّیۡ سَیَهۡدِیۡنِ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘কক্ষনো নয়; আমার সাথে আমার রব রয়েছেন। নিশ্চয় অচিরেই তিনি আমাকে পথনির্দেশ দেবেন’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৬২)

41 ৪১
قَالُوۡا سُبۡحٰنَکَ اَنۡتَ وَلِیُّنَا مِنۡ دُوۡنِهِمۡ ۚ بَلۡ کَانُوۡا یَعۡبُدُوۡنَ الۡجِنَّ ۚ اَکۡثَرُهُمۡ بِهِمۡ مُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: তারা (ফেরেশতারা) বলবে, ‘আপনি পবিত্র মহান, আপনিই আমাদের অভিভাবক, তারা নয়। বরং তারা জিনদের পূজা করত। এদের অধিকাংশই তাদের প্রতি ঈমান রাখত’।
(সাবা আয়াত: ৪১)

28 ২৮
وَ مِنَ النَّاسِ وَ الدَّوَآبِّ وَ الۡاَنۡعَامِ مُخۡتَلِفٌ اَلۡوَانُهٗ کَذٰلِکَ ؕ اِنَّمَا یَخۡشَی اللّٰهَ مِنۡ عِبَادِهِ الۡعُلَمٰٓؤُا ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَزِیۡزٌ غَفُوۡرٌ
অনুবাদ: আর এমনিভাবে মানুষ, বিচরণশীল প্রাণী ও চতুষ্পদ জন্তুর মধ্যেও রয়েছে নানা বর্ণ। বান্দাদের মধ্যে কেবল জ্ঞানীরাই আল্লাহকে ভয় করে। নিশ্চয় আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, পরম ক্ষমাশীল।
(ফাতির আয়াত: ২৮)

136 ১৩৬
قُوۡلُوۡۤا اٰمَنَّا بِاللّٰهِ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡنَا وَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ وَ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ وَ الۡاَسۡبَاطِ وَ مَاۤ اُوۡتِیَ مُوۡسٰی وَ عِیۡسٰی وَ مَاۤ اُوۡتِیَ النَّبِیُّوۡنَ مِنۡ رَّبِّهِمۡ ۚ لَا نُفَرِّقُ بَیۡنَ اَحَدٍ مِّنۡهُمۡ ۫ۖ وَ نَحۡنُ لَهٗ مُسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা বল, ‘আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা নাযিল করা হয়েছে আমাদের উপর ও যা নাযিল করা হয়েছে ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকূব ও তাদের সন্তানদের উপর আর যা প্রদান করা হয়েছে মূসা ও ঈসাকে এবং যা প্রদান করা হয়েছে তাদের রবের পক্ষ হতে নবীগণকে। আমরা তাদের কারো মধ্যে তারতম্য করি না। আর আমরা তাঁরই অনুগত’।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৩৬)

53 ৫৩
صِرَاطِ اللّٰهِ الَّذِیۡ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ اَلَاۤ اِلَی اللّٰهِ تَصِیۡرُ الۡاُمُوۡرُ
অনুবাদ: সেই আল্লাহর পথ, যিনি আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে তার মালিক। সাবধান! সব বিষয়ই আল্লাহর কাছে ফিরে যাবে।
(আশ-শূরা আয়াত: ৫৩)

3 ৩
کَمۡ اَهۡلَکۡنَا مِنۡ قَبۡلِهِمۡ مِّنۡ قَرۡنٍ فَنَادَوۡا وَّ لَاتَ حِیۡنَ مَنَاصٍ
অনুবাদ: তাদের পূর্বে আমি কত প্রজন্মকে ধ্বংস করেছি; তখন তারা আর্তচিৎকার করেছিল, কিন্তু তখন পলায়নের কোন সময় ছিল না।
(সোয়াদ আয়াত: ৩)

53 ৫৩
یَّلۡبَسُوۡنَ مِنۡ سُنۡدُسٍ وَّ اِسۡتَبۡرَقٍ مُّتَقٰبِلِیۡنَ
অনুবাদ: তারা পরিধান করবে পাতলা ও পুরু রেশমী বস্ত্র এবং বসবে মুখোমুখী হয়ে।
(আদ-দুখান আয়াত: ৫৩)

33 ৩৩
وَ اٰتَیۡنٰهُمۡ مِّنَ الۡاٰیٰتِ مَا فِیۡهِ بَلٰٓـؤٌا مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে এমন নিদর্শনাবলী দিয়েছিলাম যাতে ছিল সুস্পষ্ট পরীক্ষা।
(আদ-দুখান আয়াত: ৩৩)

11 ১১
فَلَا اقۡتَحَمَ الۡعَقَبَۃَ
অনুবাদ: তবে সে বন্ধুর গিরিপথটি অতিক্রম করতে সচেষ্ট হয়নি।
(আল-বালাদ আয়াত: ১১)

8 ৮
وَ اذۡکُرِ اسۡمَ رَبِّکَ وَ تَبَتَّلۡ اِلَیۡهِ تَبۡتِیۡلًا ؕ
অনুবাদ: আর তুমি তোমার রবের নাম স্মরণ কর এবং একাগ্রচিত্তে তাঁর প্রতি নিমগ্ন হও।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ৮)

67 ৬৭
وَ اَخَذَ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوا الصَّیۡحَۃُ فَاَصۡبَحُوۡا فِیۡ دِیَارِهِمۡ جٰثِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা যুলম করেছিল, বিকট আওয়াজ তাদেরকে পাকড়াও করল, ফলে তারা নিজদের গৃহে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকল।
(হূদ আয়াত: ৬৭)

62 ৬২
فَلَمَّا جَاوَزَا قَالَ لِفَتٰىهُ اٰتِنَا غَدَآءَنَا ۫ لَقَدۡ لَقِیۡنَا مِنۡ سَفَرِنَا هٰذَا نَصَبًا
অনুবাদ: অতঃপর যখন তারা অগ্রসর হল তখন সে তার যুবককে বলল, ‘আমাদের সকালের খাবার নিয়ে আস। আমাদের এই সফরে আমরা অনেক ক্লান্তির মুখোমুখি হয়েছি’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৬২)

32 ৩২
وَ اَشۡرِکۡهُ فِیۡۤ اَمۡرِیۡ
অনুবাদ: এবং তাকে আমার কাজে শরীক করুন’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৩২)

93 ৯৩
فَرَاغَ عَلَیۡهِمۡ ضَرۡبًۢا بِالۡیَمِیۡنِ
অনুবাদ: অতঃপর সে তাদের উপর সজোরে আঘাত হানল।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৯৩)

146 ১৪৬
وَ عَلَی الَّذِیۡنَ هَادُوۡا حَرَّمۡنَا کُلَّ ذِیۡ ظُفُرٍ ۚ وَ مِنَ الۡبَقَرِ وَ الۡغَنَمِ حَرَّمۡنَا عَلَیۡهِمۡ شُحُوۡمَهُمَاۤ اِلَّا مَا حَمَلَتۡ ظُهُوۡرُهُمَاۤ اَوِ الۡحَوَایَاۤ اَوۡ مَا اخۡتَلَطَ بِعَظۡمٍ ؕ ذٰلِکَ جَزَیۡنٰهُمۡ بِبَغۡیِهِمۡ ۫ۖ وَ اِنَّا لَصٰدِقُوۡنَ
অনুবাদ: আর ইয়াহূদীদের উপর আমি নখবিশিষ্ট সব জন্তু হারাম করেছিলাম এবং গরু ও ছাগলের চর্বিও তাদের উপরে হারাম করেছিলাম- তবে যা এগুলোর পিঠে ও ভুঁড়িতে থাকে, কিংবা যা কোন হাড়ের সাথে লেগে থাকে, তা ছাড়া। এটি তাদেরকে প্রতিফল দিয়েছিলাম তাদের অবাধ্যতার কারণে। আর নিশ্চয় আমি সত্যবাদী।
(আল-আনআম আয়াত: ১৪৬)

7 ৭
اَلَمۡ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ یَعۡلَمُ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ مَا یَکُوۡنُ مِنۡ نَّجۡوٰی ثَلٰثَۃٍ اِلَّا هُوَ رَابِعُهُمۡ وَ لَا خَمۡسَۃٍ اِلَّا هُوَ سَادِسُهُمۡ وَ لَاۤ اَدۡنٰی مِنۡ ذٰلِکَ وَ لَاۤ اَکۡثَرَ اِلَّا هُوَ مَعَهُمۡ اَیۡنَ مَا کَانُوۡا ۚ ثُمَّ یُنَبِّئُهُمۡ بِمَا عَمِلُوۡا یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তুমি কি লক্ষ্য করনি যে, আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে নিশ্চয় আল্লাহ তা জানেন? তিন জনের কোন গোপন পরামর্শ হয় না যাতে চতুর্থজন হিসেবে আল্লাহ থাকেন না, আর পাঁচ জনেরও হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি থাকেন না। এর চেয়ে কম হোক কিংবা বেশি হোক, তিনি তো তাদের সঙ্গেই আছেন, তারা যেখানেই থাকুক না কেন। তারপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে তাদের কৃতকর্ম সম্পর্কে জানিয়ে দেবেন। নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়ে সম্যক অবগত।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ৭)

12 ১২
اَرۡسِلۡهُ مَعَنَا غَدًا یَّرۡتَعۡ وَ یَلۡعَبۡ وَ اِنَّا لَهٗ لَحٰفِظُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আপনি আগামী কাল তাকে আমাদের সাথে প্রেরণ করুন, সে সানন্দে ঘোরাফেরা করবে ও খেলবে। আর অবশ্যই আমরা তার হেফাযতকারী’।
(ইউসুফ আয়াত: ১২)

29 ২৯
وَ مَا تَشَآءُوۡنَ اِلَّاۤ اَنۡ یَّشَآءَ اللّٰهُ رَبُّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা ইচ্ছা করতে পার না, যদি না সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহ ইচ্ছা করেন।
(আত-তাকভীর আয়াত: ২৯)

82 ৮২
فَلَمَّا جَآءَ اَمۡرُنَا جَعَلۡنَا عَالِیَهَا سَافِلَهَا وَ اَمۡطَرۡنَا عَلَیۡهَا حِجَارَۃً مِّنۡ سِجِّیۡلٍ ۬ۙ مَّنۡضُوۡدٍ
অনুবাদ: অতঃপর যখন আমার আদেশ এসে গেল, তখন আমি জনপদের উপরকে নীচে উল্টে দিলাম এবং ক্রমাগত পোড়ামাটির পাথর বর্ষণ করলাম
(হূদ আয়াত: ৮২)

54 ৫৪
کُلُوۡا وَ ارۡعَوۡا اَنۡعَامَکُمۡ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّاُولِی النُّهٰی
অনুবাদ: তোমরা নিজেরা খাও এবং তোমাদের গবাদি পশু চরাও। অবশ্যই এতে বিবেকসম্পন্ন লোকদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।
(ত্ব-হা আয়াত: ৫৪)

50 ৫০
وَ جَعَلۡنَا ابۡنَ مَرۡیَمَ وَ اُمَّهٗۤ اٰیَۃً وَّ اٰوَیۡنٰهُمَاۤ اِلٰی رَبۡوَۃٍ ذَاتِ قَرَارٍ وَّ مَعِیۡنٍ
অনুবাদ: আর আমি মারইয়াম-পুত্র ও তার মাকে নিদর্শন বানালাম এবং তাদেরকে আবাসযোগ্য ও ঝর্নাবিশিষ্ট এক উঁচু ভূমিতে আশ্রয় দিলাম।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৫০)

69 ৬৯
وَ مَا عَلَّمۡنٰهُ الشِّعۡرَ وَ مَا یَنۡۢبَغِیۡ لَهٗ ؕ اِنۡ هُوَ اِلَّا ذِکۡرٌ وَّ قُرۡاٰنٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আমি রাসূলকে কাব্য শিখাইনি এবং এটি তার জন্য শোভনীয়ও নয়। এ তো কেবল এক উপদেশ ও স্পষ্ট কুরআন মাত্র।
(ইয়াসীন আয়াত: ৬৯)

22 ২২
مَاۤ اَصَابَ مِنۡ مُّصِیۡبَۃٍ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَا فِیۡۤ اَنۡفُسِکُمۡ اِلَّا فِیۡ کِتٰبٍ مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ نَّبۡرَاَهَا ؕ اِنَّ ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ یَسِیۡرٌ
অনুবাদ: যমীনে এবং তোমাদের নিজদের মধ্যে এমন কোন মুসীবত আপতিত হয় না, যা আমি সংঘটিত করার পূর্বে কিতাবে লিপিবদ্ধ রাখি না। নিশ্চয় এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ।
(আল-হাদীদ আয়াত: ২২)

75 ৭৫
وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ عٰهَدَ اللّٰهَ لَئِنۡ اٰتٰىنَا مِنۡ فَضۡلِهٖ لَنَصَّدَّقَنَّ وَ لَنَکُوۡنَنَّ مِنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে কতক আল্লাহর সাথে অঙ্গীকার করে যে, যদি আল্লাহ তার স্বীয় অনুগ্রহে আমাদের দান করেন, আমরা অবশ্যই দান-খয়রাত করব এবং অবশ্যই আমরা নেককারদের অন্তর্ভুক্ত হব ।
(আত-তাওবা আয়াত: ৭৫)

56 ৫৬
قَالَ تَاللّٰهِ اِنۡ کِدۡتَّ لَتُرۡدِیۡنِ
অনুবাদ: সে বলবে, ‘আল্লাহর কসম! তুমি তো আমাকে প্রায় ধ্বংস করে দিয়েছিলে’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৫৬)

16 ১৬
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ لَیۡسَ لَهُمۡ فِی الۡاٰخِرَۃِ اِلَّا النَّارُ ۫ۖ وَ حَبِطَ مَا صَنَعُوۡا فِیۡهَا وَ بٰطِلٌ مَّا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: এরাই তারা, আখিরাতে যাদের জন্য আগুন ছাড়া আর কিছুই নেই এবং তারা সেখানে যা করে তা বরবাদ হয়ে যাবে আর তারা যা করত, তা সম্পূর্ণ বাতিল।
(হূদ আয়াত: ১৬)

9 ৯
یَوۡمَ تُبۡلَی السَّرَآئِرُ ۙ
অনুবাদ: যে দিন গোপন বিষয়াদি পরীক্ষা করা হবে।
(আত-তারিক আয়াত: ৯)

2 ২
وَ وَضَعۡنَا عَنۡکَ وِزۡرَکَ ۙ
অনুবাদ: আর আমি নামিয়ে দিয়েছি তোমার থেকে তোমার বোঝা,
(আল-ইনশিরাহ আয়াত: ২)

59 ৫৯
وَ عِنۡدَهٗ مَفَاتِحُ الۡغَیۡبِ لَا یَعۡلَمُهَاۤ اِلَّا هُوَ ؕ وَ یَعۡلَمُ مَا فِی الۡبَرِّ وَ الۡبَحۡرِ ؕ وَ مَا تَسۡقُطُ مِنۡ وَّرَقَۃٍ اِلَّا یَعۡلَمُهَا وَ لَا حَبَّۃٍ فِیۡ ظُلُمٰتِ الۡاَرۡضِ وَ لَا رَطۡبٍ وَّ لَا یَابِسٍ اِلَّا فِیۡ کِتٰبٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর তাঁর কাছে রয়েছে গায়েবের চাবিসমূহ, তিনি ছাড়া এ বিষয়ে কেউ জানে না এবং তিনি অবগত রয়েছেন স্থলে ও সমুদ্রে যা কিছু আছে। আর কোন পাতা ঝরে না, কিন্তু তিনি তা জানেন এবং যমীনের অন্ধকারে কোন দানা পড়ে না, না কোন ভেজা এবং না কোন শুষ্ক কিছু; কিন্তু রয়েছে সুস্পষ্ট কিতাবে।
(আল-আনআম আয়াত: ৫৯)

179 ১৭৯
وَّ اَبۡصِرۡ فَسَوۡفَ یُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদেরকে পর্যবেক্ষণ কর, অচিরেই তারা দেখবে (এর পরিণাম)।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৭৯)

47 ৪৭
وَ بَشِّرِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ بِاَنَّ لَهُمۡ مِّنَ اللّٰهِ فَضۡلًا کَبِیۡرًا
অনুবাদ: আর তুমি মুমিনদেরকে সুসংবাদ দাও যে, তাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে রয়েছে বিরাট অনুগ্রহ।
(আল-আহযাব আয়াত: ৪৭)

46 ৪৬
قَالَ اَرَاغِبٌ اَنۡتَ عَنۡ اٰلِهَتِیۡ یٰۤـاِبۡرٰهِیۡمُ ۚ لَئِنۡ لَّمۡ تَنۡتَهِ لَاَرۡجُمَنَّکَ وَ اهۡجُرۡنِیۡ مَلِیًّا
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে ইবরাহীম, তুমি কি আমার উপাস্যদের থেকে বিমুখ? যদি তুমি বিরত না হও, তবে অবশ্যই আমি তোমাকে পাথর মেরে হত্যা করব। আর তুমি চিরতরে আমাকে ছেড়ে যাও’।*
(মারইয়াম আয়াত: ৪৬)

23 ২৩
قُلۡ هُوَ الَّذِیۡۤ اَنۡشَاَکُمۡ وَ جَعَلَ لَکُمُ السَّمۡعَ وَ الۡاَبۡصَارَ وَ الۡاَفۡـِٕدَۃَ ؕ قَلِیۡلًا مَّا تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদের জন্য শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি এবং অন্তকরণসমূহ দিয়েছেন। তোমরা খুব অল্পই শোকর কর’।
(আল-মুলক আয়াত: ২৩)

57 ৫৭
وَ ظَلَّلۡنَا عَلَیۡکُمُ الۡغَمَامَ وَ اَنۡزَلۡنَا عَلَیۡکُمُ الۡمَنَّ وَ السَّلۡوٰی ؕ کُلُوۡا مِنۡ طَیِّبٰتِ مَا رَزَقۡنٰکُمۡ ؕ وَ مَا ظَلَمُوۡنَا وَ لٰکِنۡ کَانُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ یَظۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তোমাদের উপর মেঘের ছায়া দিলাম এবং তোমাদের প্রতি নাযিল করলাম ‘মান্না’* ও ‘সালওয়া’**। তোমরা সে পবিত্র বস্ত্ত থেকে আহার কর, যা আমি তোমাদেরকে রিয্ক দিয়েছি। আর তারা আমার প্রতি যুলম করেনি, বরং তারা নিজদেরকেই যুলম করত।
(আল-বাকারা আয়াত: ৫৭)

32 ৩২
قُلۡ اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ الرَّسُوۡلَ ۚ فَاِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য কর’। তারপর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ কাফিরদেরকে ভালবাসেন না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৩২)

24 ২৪
اِلَّاۤ اَنۡ یَّشَآءَ اللّٰهُ ۫ وَ اذۡکُرۡ رَّبَّکَ اِذَا نَسِیۡتَ وَ قُلۡ عَسٰۤی اَنۡ یَّهۡدِیَنِ رَبِّیۡ لِاَقۡرَبَ مِنۡ هٰذَا رَشَدًا
অনুবাদ: তবে ‘আল্লাহ যদি চান’। আর যখন ভুলে যাও, তখন তুমি তোমার রবের যিকির কর এবং বল, আশা করি, আল্লাহ আমাকে এর চেয়েও নিকটবর্তী সত্য পথের হিদায়াত দেবেন।
(আল-কাহফ আয়াত: ২৪)

19 ১৯
وَ لَا تَکُوۡنُوۡا کَالَّذِیۡنَ نَسُوا اللّٰهَ فَاَنۡسٰهُمۡ اَنۡفُسَهُمۡ ؕ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡفٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা তাদের মত হইও না, যারা আল্লাহকে ভুলে গিয়েছিল ফলে আল্লাহও তাদেরকে আত্মবিস্মৃত করে দিয়েছিলেন; আর তারাই হল ফাসিক।
(আল-হাশর আয়াত: ১৯)

15 ১৫
فَالۡیَوۡمَ لَا یُؤۡخَذُ مِنۡکُمۡ فِدۡیَۃٌ وَّ لَا مِنَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ؕ مَاۡوٰىکُمُ النَّارُ ؕ هِیَ مَوۡلٰىکُمۡ ؕ وَ بِئۡسَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: সুতরাং আজ তোমাদের কাছ থেকে কোন মুক্তিপণ গ্রহণ করা হবে না এবং যারা কুফরী করেছিল তাদের কাছ থেকেও না। জাহান্নামই তোমাদের আবাসস্থল। সেটাই তোমাদের উপযুক্ত স্থান। আর কতই না নিকৃষ্ট সেই গন্তব্যস্থল!
(আল-হাদীদ আয়াত: ১৫)

117 ১১৭
مَتَاعٌ قَلِیۡلٌ ۪ وَّ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: সামান্য ভোগ এবং তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আন-নাহাল আয়াত: ১১৭)

62 ৬২
ثُمَّ رُدُّوۡۤا اِلَی اللّٰهِ مَوۡلٰىهُمُ الۡحَقِّ ؕ اَلَا لَهُ الۡحُکۡمُ ۟ وَ هُوَ اَسۡرَعُ الۡحٰسِبِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর তাদেরকে প্রত্যাবর্তিত করা হয় তাদের সত্য মাওলা আল্লাহর কাছে। সাবধান! হুকুম প্রাদানের ক্ষমতা তাঁরই। আর তিনি হচ্ছেন খুব দ্রুত হিসাবকারী।
(আল-আনআম আয়াত: ৬২)

130 ১৩০
وَ اِذَا بَطَشۡتُمۡ بَطَشۡتُمۡ جَبَّارِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর তোমরা যখন কাউকে পাকড়াও কর, পাকড়াও কর স্বেচ্ছাচারী হয়ে’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৩০)

175 ১৭৫
اِنَّمَا ذٰلِکُمُ الشَّیۡطٰنُ یُخَوِّفُ اَوۡلِیَآءَهٗ ۪ فَلَا تَخَافُوۡهُمۡ وَ خَافُوۡنِ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: সে তো শয়তান। সে তোমাদেরকে তার বন্ধুদের ভয় দেখায়। তোমরা তাদেরকে ভয় করো না, বরং আমাকে ভয় কর, যদি তোমরা মুমিন হও।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৭৫)

39 ৩৯
فَمَنۡ تَابَ مِنۡۢ بَعۡدِ ظُلۡمِهٖ وَ اَصۡلَحَ فَاِنَّ اللّٰهَ یَتُوۡبُ عَلَیۡهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: অতঃপর যে তার যুলমের পর তাওবা করবে এবং নিজকে সংশোধন করবে, তবে নিশ্চয় আল্লাহ তাকে ক্ষমা করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৩৯)

1 ১
اَلۡحَآقَّۃُ
অনুবাদ: অবশ্যম্ভাবী ঘটনা (কিয়ামত)।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ১)

93 ৯৩
وَ مَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنِ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا اَوۡ قَالَ اُوۡحِیَ اِلَیَّ وَ لَمۡ یُوۡحَ اِلَیۡهِ شَیۡءٌ وَّ مَنۡ قَالَ سَاُنۡزِلُ مِثۡلَ مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ ؕ وَ لَوۡ تَرٰۤی اِذِ الظّٰلِمُوۡنَ فِیۡ غَمَرٰتِ الۡمَوۡتِ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ بَاسِطُوۡۤا اَیۡدِیۡهِمۡ ۚ اَخۡرِجُوۡۤا اَنۡفُسَکُمۡ ؕ اَلۡیَوۡمَ تُجۡزَوۡنَ عَذَابَ الۡهُوۡنِ بِمَا کُنۡتُمۡ تَقُوۡلُوۡنَ عَلَی اللّٰهِ غَیۡرَ الۡحَقِّ وَ کُنۡتُمۡ عَنۡ اٰیٰتِهٖ تَسۡتَکۡبِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তার চেয়ে বড় যালিম কে, যে আল্লাহর উপর মিথ্যা রটনা করে, অথবা বলে, ‘আমার উপর ওহী প্রেরণ করা হয়েছে’, অথচ তার প্রতি কোন কিছুই প্রেরণ করা হয়নি? এবং যে বলে ‘আমি অচিরেই নাযিল করব, যেরূপ আল্লাহ নাযিল করেছেন’। আর যদি তুমি দেখতে, যখন যালিমরা মৃত্যু কষ্টে থাকে, এমতাবস্থায় ফেরেশতারা তাদের হাত প্রসারিত করে আছে (তারা বলে), ‘তোমাদের জান বের কর। আজ তোমাদেরকে প্রতিদান দেয়া হবে লাঞ্ছনার আযাব, কারণ তোমরা আল্লাহর উপর অসত্য বলতে এবং তোমরা তার আয়াতসমূহ সম্পর্কে অহঙ্কার করতে।
(আল-আনআম আয়াত: ৯৩)

36 ৩৬
وَ الَّذِیۡنَ اٰتَیۡنٰهُمُ الۡکِتٰبَ یَفۡرَحُوۡنَ بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مِنَ الۡاَحۡزَابِ مَنۡ یُّنۡکِرُ بَعۡضَهٗ ؕ قُلۡ اِنَّمَاۤ اُمِرۡتُ اَنۡ اَعۡبُدَ اللّٰهَ وَ لَاۤ اُشۡرِکَ بِهٖ ؕ اِلَیۡهِ اَدۡعُوۡا وَ اِلَیۡهِ مَاٰبِ
অনুবাদ: আর আমি যাদেরকে কিতাব দিয়েছি, তোমার উপর যা নাযিল হয়, তাতে তারা উৎফুল্ল হয়। আর দলগুলোর মধ্যে কেউ কেউ এর কিছু অংশকে অস্বীকার করে। বল, ‘আমাকে কেবল আদেশ দেয়া হয়েছে, যেন আমি আল্লাহর ইবাদাত করি এবং তাঁর সাথে শরীক না করি। আমি তাঁরই দিকে দাওয়াত দেই এবং তাঁরই নিকট আমার প্রত্যাবর্তনস্থল’।
(আর-রাদ আয়াত: ৩৬)

99 ৯৯
اِنَّهٗ لَیۡسَ لَهٗ سُلۡطٰنٌ عَلَی الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَلٰی رَبِّهِمۡ یَتَوَکَّلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে এবং তাদের রবের উপর তাওয়াক্কুল করেছে, তাদের উপর শয়তানের কোন ক্ষমতা নেই।
(আন-নাহাল আয়াত: ৯৯)

50 ৫০
وَ مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیَّ مِنَ التَّوۡرٰىۃِ وَ لِاُحِلَّ لَکُمۡ بَعۡضَ الَّذِیۡ حُرِّمَ عَلَیۡکُمۡ وَ جِئۡتُکُمۡ بِاٰیَۃٍ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ ۟ فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوۡنِ
অনুবাদ: ‘আর আমার সামনে পূর্ববর্তী কিতাব তাওরাতের যা রয়েছে তার সত্যায়নকারীরূপে এবং তোমাদের উপর যা হারাম করা হয়েছিল তার কিছু তোমাদের জন্য হালাল করতে এবং আমি তোমাদের নিকট এসেছি তোমাদের রবের পক্ষ থেকে নিদর্শন নিয়ে। অতএব, তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং আমার আনুগত্য কর’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৫০)

75 ৭৫
وَ مِنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ مَنۡ اِنۡ تَاۡمَنۡهُ بِقِنۡطَارٍ یُّؤَدِّهٖۤ اِلَیۡکَ ۚ وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ اِنۡ تَاۡمَنۡهُ بِدِیۡنَارٍ لَّا یُؤَدِّهٖۤ اِلَیۡکَ اِلَّا مَادُمۡتَ عَلَیۡهِ قَآئِمًا ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ قَالُوۡا لَیۡسَ عَلَیۡنَا فِی الۡاُمِّیّٖنَ سَبِیۡلٌ ۚ وَ یَقُوۡلُوۡنَ عَلَی اللّٰهِ الۡکَذِبَ وَ هُمۡ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর কিতাবীদের মধ্যে এমন ব্যক্তি আছে, যদি তার নিকট তুমি অঢেল সম্পদ আমানত রাখ, তবুও সে তা তোমার নিকট আদায় করে দেবে এবং তাদের মধ্যে এমন ব্যক্তিও আছে, যদি তুমি তার নিকট এক দীনার আমানত রাখ, তবে সর্বোচ্চ তাগাদা ছাড়া সে তা তোমাকে ফেরত দেবে না। এটি এ কারণে যে, তারা বলে, ‘উম্মীদের ব্যাপারে আমাদের উপর কোন পাপ নেই’। আর তারা জেনে-শুনে আল্লাহর প্রতি মিথ্যা বলে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৭৫)

22 ২২
وَ مِنۡ اٰیٰتِهٖ خَلۡقُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ اخۡتِلَافُ اَلۡسِنَتِکُمۡ وَ اَلۡوَانِکُمۡ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّلۡعٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে আসমান ও যমীনের সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা ও তোমাদের বর্ণের ভিন্নতা। নিশ্চয় এর মধ্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে জ্ঞানীদের জন্য ।
(আর-রুম আয়াত: ২২)

156 ১৫৬
وَ لَا تَمَسُّوۡهَا بِسُوۡٓءٍ فَیَاۡخُذَکُمۡ عَذَابُ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: ‘আর তোমরা তাকে কোন অনিষ্ট কিছু করো না; যদি কর তবে এক মহাদিবসের আযাব তোমাদেরকে পেয়ে বসবে’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৫৬)

12 ১২
یَعۡلَمُوۡنَ مَا تَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা জানে, যা তোমরা কর।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ১২)

11 ১১
الَّذِیۡنَ یُکَذِّبُوۡنَ بِیَوۡمِ الدِّیۡنِ
অনুবাদ: যারা প্রতিদান দিবসকে অস্বীকার করে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ১১)

21 ২১
وَ قَالُوۡا لِجُلُوۡدِهِمۡ لِمَ شَهِدۡتُّمۡ عَلَیۡنَا ؕ قَالُوۡۤا اَنۡطَقَنَا اللّٰهُ الَّذِیۡۤ اَنۡطَقَ کُلَّ شَیۡءٍ وَّ هُوَ خَلَقَکُمۡ اَوَّلَ مَرَّۃٍ وَّ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তাদের চামড়াগুলোকে বলবে, ‘কেন তোমরা আমাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলে’? তারা বলবে, ‘আল্লাহ আমাদের বাকশক্তি দিয়েছেন যিনি সবকিছুকে বাকশক্তি দিয়েছেন। তিনি তোমাদেরকে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন এবং তাঁরই প্রতি তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে।’
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ২১)

12 ১২
لَئِنۡ اُخۡرِجُوۡا لَا یَخۡرُجُوۡنَ مَعَهُمۡ ۚ وَ لَئِنۡ قُوۡتِلُوۡا لَا یَنۡصُرُوۡنَهُمۡ ۚ وَ لَئِنۡ نَّصَرُوۡهُمۡ لَیُوَلُّنَّ الۡاَدۡبَارَ ۟ ثُمَّ لَا یُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা (ইহুদিরা) যদি বহিষ্কৃত হয় তবে এরা (মুনাফিকরা) কখনো তাদের সাথে বেরিয়ে যাবে না আর তাদের (ইয়াহুদীদের) সাথে যদি যুদ্ধ করা হয় এরা (মুনাফিকরা) কখনো তাদেরকে সাহায্য করবে না। আর যদি তাদেরকে সাহায্য করে তবে তারা অবশ্যই পিঠ দেখিয়ে পালাবে; এরপর তারা কোন সাহায্যই পাবে না।
(আল-হাশর আয়াত: ১২)

5 ৫
اُولٰٓئِکَ عَلٰی هُدًی مِّنۡ رَّبِّهِمۡ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: তারাই তাদের রবের পক্ষ থেকে হিদায়াতের ওপর এবং তারাই সফলকাম।
(লুকমান আয়াত: ৫)

125 ১২৫
وَ اِذۡ جَعَلۡنَا الۡبَیۡتَ مَثَابَۃً لِّلنَّاسِ وَ اَمۡنًا ؕ وَ اتَّخِذُوۡا مِنۡ مَّقَامِ اِبۡرٰهٖمَ مُصَلًّی ؕ وَ عَهِدۡنَاۤ اِلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ وَ اِسۡمٰعِیۡلَ اَنۡ طَهِّرَا بَیۡتِیَ لِلطَّآئِفِیۡنَ وَ الۡعٰکِفِیۡنَ وَ الرُّکَّعِ السُّجُوۡدِ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি কাবাকে মানুষের জন্য মিলনকেন্দ্র ও নিরাপদ স্থান বানালাম এবং (আদেশ দিলাম যে,) ‘তোমরা মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের স্থানরূপে গ্রহণ কর’। আর আমি ইবরাহীম ও ইসমাঈলকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম যে, ‘তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী, ‘ইতিকাফকারী ও রুকূকারী-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র কর’।
(আল-বাকারা আয়াত: ১২৫)

2 ২
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ اٰمَنُوۡا بِمَا نُزِّلَ عَلٰی مُحَمَّدٍ وَّ هُوَ الۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّهِمۡ ۙ کَفَّرَ عَنۡهُمۡ سَیِّاٰتِهِمۡ وَ اَصۡلَحَ بَالَهُمۡ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান এনেছে, সৎকর্ম করেছে এবং মুহাম্মাদের প্রতি যা নাযিল করা হয়েছে তাতে বিশ্বাস স্থাপন করেছে ‘আর তা তাদের রবের পক্ষ হতে (প্রেরিত) সত্য, তিনি তাদের থেকে তাদের মন্দ কাজগুলো দূর করে দেবেন এবং তিনি তাদের অবস্থা সংশোধন করে দেবেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ২)

3 ৩
مَّاکِثِیۡنَ فِیۡهِ اَبَدًا ۙ
অনুবাদ: তারা তাতে অনন্তকাল অবস্থান করবে।
(আল-কাহফ আয়াত: ৩)

39 ৩৯
وَ قَاتِلُوۡهُمۡ حَتّٰی لَا تَکُوۡنَ فِتۡنَۃٌ وَّ یَکُوۡنَ الدِّیۡنُ کُلُّهٗ لِلّٰهِ ۚ فَاِنِ انۡتَهَوۡا فَاِنَّ اللّٰهَ بِمَا یَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন পূর্ণরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয় তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা করে সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-আনফাল আয়াত: ৩৯)

46 ৪৬
مِنَ الَّذِیۡنَ هَادُوۡا یُحَرِّفُوۡنَ الۡکَلِمَ عَنۡ مَّوَاضِعِهٖ وَ یَقُوۡلُوۡنَ سَمِعۡنَا وَ عَصَیۡنَا وَ اسۡمَعۡ غَیۡرَ مُسۡمَعٍ وَّ رَاعِنَا لَـیًّۢا بِاَلۡسِنَتِهِمۡ وَ طَعۡنًا فِی الدِّیۡنِ ؕ وَ لَوۡ اَنَّهُمۡ قَالُوۡا سَمِعۡنَا وَ اَطَعۡنَا وَ اسۡمَعۡ وَ انۡظُرۡنَا لَکَانَ خَیۡرًا لَّهُمۡ وَ اَقۡوَمَ ۙ وَ لٰکِنۡ لَّعَنَهُمُ اللّٰهُ بِکُفۡرِهِمۡ فَلَا یُؤۡمِنُوۡنَ اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: ইয়াহূদীদের মধ্যে কিছু লোক আছে যারা কালামসমূহকে তার স্থান থেকে পরিবর্তন করে ফেলে এবং বলে, ‘আমরা শুনলাম ও অমান্য করলাম’। আর তুমি শোন না শোনার মত, তারা নিজদের জিহবা বাঁকা করে এবং দীনের প্রতি খোঁচা মেরে বলে, ‘রা‘ইনা’* । আর তারা যদি বলত, ‘আমরা শুনলাম ও মান্য করলাম এবং তুমি শোন ও আমাদের প্রতি লক্ষ্য রাখ’ তাহলে এটি হত তাদের জন্য কল্যাণকর ও যথার্থ। কিন্তু তাদের কুফরীর কারণে আল্লাহ তাদেরকে লা‘নত করেছেন। তাই তাদের কম সংখ্যক লোকই ঈমান আনে।
(আন-নিসা আয়াত: ৪৬)

70 ৭০
قَالُوۡۤا اَوَ لَمۡ نَنۡهَکَ عَنِ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা কি জগদ্বাসীর কারো মেহমানদারী করতে তোমাকে নিষেধ করিনি’?
(আল-হিজর আয়াত: ৭০)

94 ৯৪
وَ لَا تَتَّخِذُوۡۤا اَیۡمَانَکُمۡ دَخَلًۢا بَیۡنَکُمۡ فَتَزِلَّ قَدَمٌۢ بَعۡدَ ثُبُوۡتِهَا وَ تَذُوۡقُوا السُّوۡٓءَ بِمَا صَدَدۡتُّمۡ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ۚ وَ لَکُمۡ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তোমরা তোমাদের অঙ্গীকারগুলোকে তোমাদের প্রতারণা হিসেবে গ্রহণ করো না। তাহলে পা দৃঢ় হওয়ার পর পিছলে যাবে এবং তোমরা আযাব আস্বাদন করবে। কারণ তোমরা আল্লাহর রাস্তায় বাধা দিয়েছ। আর তোমাদের জন্য রয়েছে মহা আযাব।
(আন-নাহাল আয়াত: ৯৪)

131 ১৩১
وَ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ لَقَدۡ وَصَّیۡنَا الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ وَ اِیَّاکُمۡ اَنِ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ وَ اِنۡ تَکۡفُرُوۡا فَاِنَّ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَنِیًّا حَمِیۡدًا
অনুবাদ: আল্লাহর জন্যই রয়েছে আসমানসমূহে যা আছে এবং যা আছে যমীনে। আর তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে তাদেরকে এবং তোমাদেরকে আমি নির্দেশ দিয়েছি যে, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। আর যদি কুফরী কর তাহলে আসমানসমূহে যা আছে এবং যা আছে যমীনে সব আল্লাহরই। আর আল্লাহ অভাবহীন, প্রশংসিত।
(আন-নিসা আয়াত: ১৩১)

27 ২৭
بِمَا غَفَرَ لِیۡ رَبِّیۡ وَ جَعَلَنِیۡ مِنَ الۡمُکۡرَمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আমার রব আমাকে কিসের বিনিময়ে ক্ষমা করে দিয়েছেন এবং আমাকে সম্মানিতদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন’।
(ইয়াসীন আয়াত: ২৭)

21 ২১
اَمۡوَاتٌ غَیۡرُ اَحۡیَآءٍ ۚ وَ مَا یَشۡعُرُوۡنَ ۙ اَیَّانَ یُبۡعَثُوۡنَ
অনুবাদ: (তারা) মৃত, জীবিত নয় এবং তারা জানে না কখন তাদেরকে পুনরুজ্জীবিত করা হবে।
(আন-নাহাল আয়াত: ২১)

136 ১৩৬
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اٰمِنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ وَ الۡکِتٰبِ الَّذِیۡ نَزَّلَ عَلٰی رَسُوۡلِهٖ وَ الۡکِتٰبِ الَّذِیۡۤ اَنۡزَلَ مِنۡ قَبۡلُ ؕ وَ مَنۡ یَّکۡفُرۡ بِاللّٰهِ وَ مَلٰٓئِکَتِهٖ وَ کُتُبِهٖ وَ رُسُلِهٖ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ فَقَدۡ ضَلَّ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা ঈমান আন আল্লাহর প্রতি, তাঁর রাসূলের প্রতি এবং সে কিতাবের প্রতি যা তিনি তাঁর রাসূলের উপর নাযিল করেছেন এবং সে কিতাবের প্রতি যা তিনি পূর্বে নাযিল করেছেন। আর যে আল্লাহ, তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ, তাঁর রাসূলগণ এবং শেষ দিনকে অস্বীকার করবে, সে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত হবে।
(আন-নিসা আয়াত: ১৩৬)

39 ৩৯
اَمۡ لَکُمۡ اَیۡمَانٌ عَلَیۡنَا بَالِغَۃٌ اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ ۙ اِنَّ لَکُمۡ لَمَا تَحۡکُمُوۡنَ
অনুবাদ: অথবা তোমাদের জন্য কি আমার উপর কিয়ামত পর্যন্ত বলবৎ কোন অঙ্গীকার রয়েছে যে, অবশ্যই তোমাদের জন্য থাকবে তোমরা যা ফয়সালা করবে?
(আল-কলম আয়াত: ৩৯)

8 ৮
اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً ؕوَ مَا کَانَ اَکۡثَرُ هُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এতে আছে নিদর্শন, আর তাদের অধিকাংশই মুমিন নয়।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৮)

31 ৩১
وَ اَمَّا الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ۟ اَفَلَمۡ تَکُنۡ اٰیٰتِیۡ تُتۡلٰی عَلَیۡکُمۡ فَاسۡتَکۡبَرۡتُمۡ وَ کُنۡتُمۡ قَوۡمًا مُّجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করেছে (তাদেরকে বলা হবে), ‘তোমাদের কাছে কি আমার আয়াতসমূহ পাঠ করা হয়নি? অতঃপর তোমরা অহঙ্কার করেছিলে। আর তোমরা ছিলে এক অপরাধী কওম’।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৩১)

60 ৬০
وَ اِذِ اسۡتَسۡقٰی مُوۡسٰی لِقَوۡمِهٖ فَقُلۡنَا اضۡرِبۡ بِّعَصَاکَ الۡحَجَرَ ؕ فَانۡفَجَرَتۡ مِنۡهُ اثۡنَتَاعَشۡرَۃَ عَیۡنًا ؕ قَدۡ عَلِمَ کُلُّ اُنَاسٍ مَّشۡرَبَهُمۡ ؕ کُلُوۡا وَ اشۡرَبُوۡا مِنۡ رِّزۡقِ اللّٰهِ وَ لَا تَعۡثَوۡا فِی الۡاَرۡضِ مُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন মূসা তার কওমর জন্য পানি চাইল, তখন আমি বললাম, ‘তুমি তোমার লাঠি দ্বারা পাথরকে আঘাত কর’। ফলে তা থেকে উৎসারিত হল বারটি ঝরনা। প্রতিটি দল তাদের পানি পানের স্থান জেনে নিল। তোমরা আল্লাহর রিয্ক থেকে আহার কর ও পান কর এবং ফাসাদকারী হয়ে যমীনে ঘুরে বেড়িয়ো না।
(আল-বাকারা আয়াত: ৬০)

72 ৭২
اَمۡ تَسۡـَٔلُهُمۡ خَرۡجًا فَخَرَاجُ رَبِّکَ خَیۡرٌ ٭ۖ وَّ هُوَ خَیۡرُ الرّٰزِقِیۡنَ
অনুবাদ: নাকি তুমি তাদের কাছে কোন প্রতিদান চাও? তবে তোমার রবের প্রতিদান সর্বোত্তম। আর তিনিই সর্বোত্তম রিয্কদাতা।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৭২)

49 ৪৯
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ فِی النَّارِ لِخَزَنَۃِ جَهَنَّمَ ادۡعُوۡا رَبَّکُمۡ یُخَفِّفۡ عَنَّا یَوۡمًا مِّنَ الۡعَذَابِ
অনুবাদ: আর যারা আগুনে থাকবে তারা আগুনের দারোয়ানদেরকে বলবে, ‘তোমাদের রবকে একটু ডাকো না! তিনি যেন একটি দিন আমাদের আযাব লাঘব করে দেন।’
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৪৯)

120 ১২০
سَلٰمٌ عَلٰی مُوۡسٰی وَ هٰرُوۡنَ
অনুবাদ: মূসা ও হারূনের প্রতি সালাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১২০)

81 ৮১
وَ اللّٰهُ جَعَلَ لَکُمۡ مِّمَّا خَلَقَ ظِلٰلًا وَّ جَعَلَ لَکُمۡ مِّنَ الۡجِبَالِ اَکۡنَانًا وَّ جَعَلَ لَکُمۡ سَرَابِیۡلَ تَقِیۡکُمُ الۡحَرَّ وَ سَرَابِیۡلَ تَقِیۡکُمۡ بَاۡسَکُمۡ ؕ کَذٰلِکَ یُتِمُّ نِعۡمَتَهٗ عَلَیۡکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تُسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যা সৃষ্টি করেছেন, তা থেকে তোমাদের জন্য ছায়ার ব্যবস্থা করেছেন এবং পাহাড় থেকে তোমাদের জন্য আশ্রয়স্থল বানিয়েছেন, আর ব্যবস্থা করেছেন পোশাকের, যা তোমাদেরকে গরম থেকে রক্ষা করে এবং বর্মেরও ব্যবস্থা করেছেন যা তোমাদেরকে রক্ষা করে তোমাদের যুদ্ধে। এভাবেই তিনি তোমাদের উপর তার নিআমতকে পূর্ণ করবেন, যাতে তোমরা অনুগত হও।
(আন-নাহাল আয়াত: ৮১)

7 ৭
لَوۡ مَا تَاۡتِیۡنَا بِالۡمَلٰٓئِکَۃِ اِنۡ کُنۡتَ مِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: ‘কেন আমাদের কাছে ফেরেশতা নিয়ে আসছ না, যদি তুমি সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাক’?
(আল-হিজর আয়াত: ৭)

50 ৫০
وَ اِلٰی عَادٍ اَخَاهُمۡ هُوۡدًا ؕ قَالَ یٰقَوۡمِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ اِلٰهٍ غَیۡرُهٗ ؕ اِنۡ اَنۡتُمۡ اِلَّا مُفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আদ জাতির কাছে (প্রেরণ করেছিলাম) তাদের ভাই হূদকে। সে বলেছিল, ‘হে আমার কওম, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর। তিনি ছাড়া তোমাদের জন্য কোন (সত্য) ইলাহ নেই। তোমরা তো কেবল মিথ্যা রটনাকারী’।
(হূদ আয়াত: ৫০)

1 ১
لَمۡ یَکُنِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ وَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ مُنۡفَکِّیۡنَ حَتّٰی تَاۡتِیَهُمُ الۡبَیِّنَۃُ
অনুবাদ: কিতাবীদের মধ্যে যারা কুফরী করে তারা ও মুশরিকরা, তাদের কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ না আসা পর্যন্ত (নিজদের অবিশ্বাসে) অটল থাকবে।
(আল-বায়্যিনাহ আয়াত: ১)

86 ৮৬
فَلَوۡ لَاۤ اِنۡ کُنۡتُمۡ غَیۡرَ مَدِیۡنِیۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের যদি প্রতিফল দেয়া না হয়, তাহলে তোমরা কেন
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৮৬)

55 ৫৫
وَ مَا مَنَعَ النَّاسَ اَنۡ یُّؤۡمِنُوۡۤا اِذۡ جَآءَهُمُ الۡهُدٰی وَ یَسۡتَغۡفِرُوۡا رَبَّهُمۡ اِلَّاۤ اَنۡ تَاۡتِیَهُمۡ سُنَّۃُ الۡاَوَّلِیۡنَ اَوۡ یَاۡتِیَهُمُ الۡعَذَابُ قُبُلًا
অনুবাদ: আর যখন মানুষের নিকট হিদায়াত এসেছে, তখন তাদেরকে ঈমান আনতে কিংবা তাদের রবের কাছে ইস্তিগফার করতে বাধা প্রদান করেছে কেবল এ বিষয়টিই যে, পূর্ববর্তীদের (ব্যাপারে আমার নির্ধারিত) রীতি তাদের উপর পুনরায় নেমে আসবে কিংবা তাদের উপর আযাব সরাসরি এসে উপস্থিত হবে।
(আল-কাহফ আয়াত: ৫৫)

32 ৩২
قَالَ یٰۤـاِبۡلِیۡسُ مَا لَکَ اَلَّا تَکُوۡنَ مَعَ السّٰجِدِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘হে ইবলীস, তোমার কী হল যে, তুমি সিজদাকারীদের সঙ্গী হলে না’?
(আল-হিজর আয়াত: ৩২)

182 ১৮২
فَمَنۡ خَافَ مِنۡ مُّوۡصٍ جَنَفًا اَوۡ اِثۡمًا فَاَصۡلَحَ بَیۡنَهُمۡ فَلَاۤ اِثۡمَ عَلَیۡهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: তবে কেউ যদি অসিয়তকারীর পক্ষ থেকে পক্ষপাতিত্ব ও পাপের আশঙ্কা করে, অতঃপর তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দেয়, তাহলে তার কোন পাপ নেই। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৮২)

189 ১৮৯
فَکَذَّبُوۡهُ فَاَخَذَهُمۡ عَذَابُ یَوۡمِ الظُّلَّۃِ ؕ اِنَّهٗ کَانَ عَذَابَ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: অতঃপর তারা তাকে অস্বীকার করল। ফলে তাদেরকে এক মেঘাচ্ছন্ন দিবসের আযাব পাকড়াও করল। অবশ্যই তা ছিল এক মহা দিবসের আযাব।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৮৯)

5 ৫
وَّ بُسَّتِ الۡجِبَالُ بَسًّا
অনুবাদ: আর পর্বতমালা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে পড়বে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৫)

90 ৯০
کَمَاۤ اَنۡزَلۡنَا عَلَی الۡمُقۡتَسِمِیۡنَ
অনুবাদ: যেভাবে আমি নাযিল করেছিলাম বিভক্তকারীদের (ইয়াহূদী ও নাসারা) উপর,
(আল-হিজর আয়াত: ৯০)

19 ১৯
وَ لَهٗ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ مَنۡ عِنۡدَهٗ لَا یَسۡتَکۡبِرُوۡنَ عَنۡ عِبَادَتِهٖ وَ لَا یَسۡتَحۡسِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আসমান-যমীনে যারা আছে তারা সবাই তাঁর; আর তাঁর কাছে যারা আছে তারা অহঙ্কারবশতঃ তাঁর ইবাদাত হতে বিমুখ হয় না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১৯)

11 ১১
وَ اِذَا الرُّسُلُ اُقِّتَتۡ
অনুবাদ: আর যখন রাসূলদেরকে নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত করা হবে;
(আল-মুরসালাত আয়াত: ১১)

11 ১১
هٰذَا هُدًی ۚ وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِاٰیٰتِ رَبِّهِمۡ لَهُمۡ عَذَابٌ مِّنۡ رِّجۡزٍ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: এই (কুরআন) হিদায়াত দানকারী। আর যারা তাদের রবের আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ১১)

58 ৫৮
اَوۡ تَقُوۡلَ حِیۡنَ تَرَی الۡعَذَابَ لَوۡ اَنَّ لِیۡ کَرَّۃً فَاَکُوۡنَ مِنَ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: অথবা আযাব প্রত্যক্ষ করার সময় যাতে কাউকে একথাও বলতে না হয়, ‘যদি একবার ফিরে যাওয়ার সুযোগ আমার হত, তাহলে আমি মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত হতাম’।
(আয-যুমার আয়াত: ৫৮)

2 ২
اللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۙ الۡحَیُّ الۡقَیُّوۡمُ
অনুবাদ: আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, চিরপ্রতিষ্ঠিত ধারক।
(আলে-ইমরান আয়াত: ২)

187 ১৮৭
یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنِ السَّاعَۃِ اَیَّانَ مُرۡسٰهَا ؕ قُلۡ اِنَّمَا عِلۡمُهَا عِنۡدَ رَبِّیۡ ۚ لَا یُجَلِّیۡهَا لِوَقۡتِهَاۤ اِلَّا هُوَ ؕۘؔ ثَقُلَتۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ لَا تَاۡتِیۡکُمۡ اِلَّا بَغۡتَۃً ؕ یَسۡـَٔلُوۡنَکَ کَاَنَّکَ حَفِیٌّ عَنۡهَا ؕ قُلۡ اِنَّمَا عِلۡمُهَا عِنۡدَ اللّٰهِ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তোমাকে কিয়ামত সম্পর্কে প্রশ্ন করে, ‘তা কখন ঘটবে’? তুমি বল, ‘এর জ্ঞান তো রয়েছে আমার রবের নিকট। তিনিই এর নির্ধারিত সময়ে তা প্রকাশ করবেন। আসমানসমূহ ও যমীনের উপর তা (কিয়ামত) কঠিন হবে। তা তোমাদের নিকট হঠাৎ এসে পড়বে। তারা তোমাকে প্রশ্ন করছে যেন তুমি এ সম্পর্কে বিশেষভাবে অবহিত। বল, ‘এ বিষয়ের জ্ঞান কেবল আল্লাহর নিকট আছে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ জানে না’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৮৭)

50 ৫০
فَبِاَیِّ حَدِیۡثٍۭ بَعۡدَهٗ یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং কুরআনের পরিবর্তে আর কোন্ বাণীর প্রতি তারা ঈমান আনবে?
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৫০)

35 ৩৫
یٰبَنِیۡۤ اٰدَمَ اِمَّا یَاۡتِیَنَّکُمۡ رُسُلٌ مِّنۡکُمۡ یَقُصُّوۡنَ عَلَیۡکُمۡ اٰیٰتِیۡ ۙ فَمَنِ اتَّقٰی وَ اَصۡلَحَ فَلَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: হে বনী আদম, যদি তোমাদের নিকট তোমাদের মধ্য থেকে রাসূলগণ আসে যারা তোমাদের নিকট আমার আয়াতসমূহ বর্ণনা করবে, তবে যারা তাকওয়া অবলম্বন করবে এবং (আমল) সংশোধন করবে, তাদের উপর কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না।
(আল-আরাফ আয়াত: ৩৫)

31 ৩১
یُّدۡخِلُ مَنۡ یَّشَآءُ فِیۡ رَحۡمَتِهٖ ؕ وَ الظّٰلِمِیۡنَ اَعَدَّ لَهُمۡ عَذَابًا اَلِیۡمًا
অনুবাদ: যাকে ইচ্ছা তিনি স্বীয় রহমতে প্রবেশ করাবেন এবং যালিমদের জন্য তিনি প্রস্তুত রেখেছেন যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ৩১)

16 ১৬
وَ عَلٰمٰتٍ ؕ وَ بِالنَّجۡمِ هُمۡ یَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর (দিনের) পথ-নির্দেশক চি‎হ্নসমূহ, আরা (রাতে) তারকার মাধ্যমে তারা পথ পায়।
(আন-নাহাল আয়াত: ১৬)

187 ১৮৭
اُحِلَّ لَکُمۡ لَیۡلَۃَ الصِّیَامِ الرَّفَثُ اِلٰی نِسَآئِکُمۡ ؕ هُنَّ لِبَاسٌ لَّکُمۡ وَ اَنۡتُمۡ لِبَاسٌ لَّهُنَّ ؕ عَلِمَ اللّٰهُ اَنَّکُمۡ کُنۡتُمۡ تَخۡتَانُوۡنَ اَنۡفُسَکُمۡ فَتَابَ عَلَیۡکُمۡ وَ عَفَا عَنۡکُمۡ ۚ فَالۡـٰٔنَ بَاشِرُوۡهُنَّ وَ ابۡتَغُوۡا مَا کَتَبَ اللّٰهُ لَکُمۡ ۪ وَ کُلُوۡا وَ اشۡرَبُوۡا حَتّٰی یَتَبَیَّنَ لَکُمُ الۡخَیۡطُ الۡاَبۡیَضُ مِنَ الۡخَیۡطِ الۡاَسۡوَدِ مِنَ الۡفَجۡرِ۪ ثُمَّ اَتِمُّوا الصِّیَامَ اِلَی الَّیۡلِ ۚ وَ لَا تُبَاشِرُوۡهُنَّ وَ اَنۡتُمۡ عٰکِفُوۡنَ ۙ فِی الۡمَسٰجِدِ ؕ تِلۡکَ حُدُوۡدُ اللّٰهِ فَلَا تَقۡرَبُوۡهَا ؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ اٰیٰتِهٖ لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمۡ یَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: সিয়ামের রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের নিকট গমন হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের জন্য পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের জন্য পরিচ্ছদ। আল্লাহ জেনেছেন যে, তোমরা নিজদের সাথে খিয়ানত করছিলে। অতঃপর তিনি তোমাদের তাওবা কবূল করেছেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করেছেন। অতএব, এখন তোমরা তাদের সাথে মিলিত হও এবং আল্লাহ তোমাদের জন্য যা লিখে দিয়েছেন, তা অনুসন্ধান কর। আর আহার কর ও পান কর যতক্ষণ না ফজরের সাদা রেখা কাল রেখা থেকে স্পষ্ট হয়। অতঃপর রাত পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ কর। আর তোমরা মাসজিদে ইতিকাফরত অবস্থায় স্ত্রীদের সাথে মিলিত হয়ো না। এটা আল্লাহর সীমারেখা, সুতরাং তোমরা তার নিকটবর্তী হয়ো না। এভাবেই আল্লাহ তাঁর আয়াতসমূহ মানুষের জন্য স্পষ্ট করেন যাতে তারা তাকওয়া অবলম্বন করে।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৮৭)

34 ৩৪
وَ اَخِیۡ هٰرُوۡنُ هُوَ اَفۡصَحُ مِنِّیۡ لِسَانًا فَاَرۡسِلۡهُ مَعِیَ رِدۡاً یُّصَدِّقُنِیۡۤ ۫ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اَنۡ یُّکَذِّبُوۡنِ
অনুবাদ: ‘আর আমার ভাই হারূন, সে আমার চেয়ে স্পষ্টভাষী, তাই তাকে আমার সাথে সাহায্যকারী হিসেবে প্রেরণ করুন, সে আমাকে সমর্থন করবে। আমি আশঙ্কা করছি যে, তারা আমাকে মিথ্যাবাদী বলবে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৩৪)

19 ১৯
اَفَرَءَیۡتُمُ اللّٰتَ وَ الۡعُزّٰی
অনুবাদ: তোমরা লাত ও ‘উযযা সম্পর্কে আমাকে বল’?
(আন-নাজম আয়াত: ১৯)

18 ১৮
اِنَّا سَخَّرۡنَا الۡجِبَالَ مَعَهٗ یُسَبِّحۡنَ بِالۡعَشِیِّ وَ الۡاِشۡرَاقِ
অনুবাদ: আমি পর্বতমালাকে অনুগত করেছিলাম, তার সাথে এগুলো সকাল-সন্ধ্যায় আমার তাসবীহ পাঠ করত।
(সোয়াদ আয়াত: ১৮)

15 ১৫
وَ سَلٰمٌ عَلَیۡهِ یَوۡمَ وُلِدَ وَ یَوۡمَ یَمُوۡتُ وَ یَوۡمَ یُبۡعَثُ حَیًّا
অনুবাদ: আর তার উপর শান্তি, যেদিন সে জন্মেছে এবং যেদিন সে মারা যাবে আর যেদিন তাকে জীবিত অবস্থায় উঠানো হবে।
(মারইয়াম আয়াত: ১৫)

9 ৯
لِّتُؤۡمِنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ وَ تُعَزِّرُوۡهُ وَ تُوَقِّرُوۡهُ ؕ وَ تُسَبِّحُوۡهُ بُکۡرَۃً وَّ اَصِیۡلًا
অনুবাদ: যাতে তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের ওপর ঈমান আন, তাকে সাহায্য ও সম্মান কর এবং সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর তাসবীহ পাঠ কর।
(আল-ফাতহ আয়াত: ৯)

1 ১
اَلۡحَمۡدُ لِلّٰهِ الَّذِیۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ وَ جَعَلَ الظُّلُمٰتِ وَ النُّوۡرَ ۬ؕ ثُمَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِرَبِّهِمۡ یَعۡدِلُوۡنَ
অনুবাদ: সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি সৃষ্টি করেছেন আসমান ও যমীন এবং সৃষ্টি করেছেন অন্ধকার ও আলো। তারপর কাফিররা তাদের রবের সমতুল্য স্থির করে।
(আল-আনআম আয়াত: ১)

8 ৮
یَوۡمَ تَکُوۡنُ السَّمَآءُ کَالۡمُهۡلِ
অনুবাদ: সেদিন আসমান হয়ে যাবে গলিত ধাতুর ন্যায়।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৮)

64 ৬৪
اِنَّ ذٰلِکَ لَحَقٌّ تَخَاصُمُ اَهۡلِ النَّارِ
অনুবাদ: নিশ্চয়ই এটি সুনিশ্চিত সত্য- জাহান্নামীদের এই পারস্পরিক বাকবিতন্ডা।
(সোয়াদ আয়াত: ৬৪)

61 ৬১
وَ اِلٰی ثَمُوۡدَ اَخَاهُمۡ صٰلِحًا ۘ قَالَ یٰقَوۡمِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ اِلٰهٍ غَیۡرُهٗ ؕ هُوَ اَنۡشَاَکُمۡ مِّنَ الۡاَرۡضِ وَ اسۡتَعۡمَرَکُمۡ فِیۡهَا فَاسۡتَغۡفِرُوۡهُ ثُمَّ تُوۡبُوۡۤا اِلَیۡهِ ؕ اِنَّ رَبِّیۡ قَرِیۡبٌ مُّجِیۡبٌ
অনুবাদ: আর সামূদ জাতির প্রতি (পাঠিয়েছিলাম)তাদের ভাই সালিহকে। সে বলল,‘হে আমার কওম, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর, তিনি ছাড়া তোমাদের কোন (সত্য) ইলাহ নেই, তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে এবং সেখানে তোমাদের জন্য আবাদের* ব্যবস্থা করেছেন । সুতরাং তোমরা তাঁর কাছে ক্ষমা চাও, অতঃপর তাঁরই কাছে তাওবা কর। নিশ্চয়ই আমার রব নিকটে, সাড়াদানকারী’।
(হূদ আয়াত: ৬১)

17 ১৭
فَسُبۡحٰنَ اللّٰهِ حِیۡنَ تُمۡسُوۡنَ وَ حِیۡنَ تُصۡبِحُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তোমরা আল্লাহর তাসবীহ কর, যখন সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে ।
(আর-রুম আয়াত: ১৭)

9 ৯
وَ کَذَّبَ بِالۡحُسۡنٰی ۙ
অনুবাদ: আর উত্তমকে মিথ্যা বলে মনে করেছে,
(আল-লাইল আয়াত: ৯)

20 ২০
اِذَا مَسَّهُ الشَّرُّ جَزُوۡعًا
অনুবাদ: যখন তাকে বিপদ স্পর্শ করে তখন সে হয়ে পড়ে অতিমাত্রায় উৎকন্ঠিত।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ২০)

12 ১২
وَ اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوا الرَّسُوۡلَ ۚ فَاِنۡ تَوَلَّیۡتُمۡ فَاِنَّمَا عَلٰی رَسُوۡلِنَا الۡبَلٰغُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর। কিন্তু তোমরা যদি মুখ ফিরিয়ে নাও, তবে আমার রাসূলের তো একমাত্র দায়িত্ব হচ্ছে স্পষ্টভাবে বাণী পৌঁছে দেয়া।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ১২)

194 ১৯৪
اَلشَّهۡرُ الۡحَرَامُ بِالشَّهۡرِ الۡحَرَامِ وَ الۡحُرُمٰتُ قِصَاصٌ ؕ فَمَنِ اعۡتَدٰی عَلَیۡکُمۡ فَاعۡتَدُوۡا عَلَیۡهِ بِمِثۡلِ مَا اعۡتَدٰی عَلَیۡکُمۡ ۪ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ مَعَ الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: হারাম মাস হারাম মাসের বদলে এবং পবিত্র বিষয়সমূহ কিসাসের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং যে তোমাদের উপর আক্রমণ করেছে, তোমরা তার উপর আক্রমণ কর, যেরূপ সে তোমাদের উপর আক্রমণ করেছে। আর আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহ মুত্তাকীদের সাথে আছেন।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৯৪)

29 ২৯
وَ اجۡعَلۡ لِّیۡ وَزِیۡرًا مِّنۡ اَهۡلِیۡ
অনুবাদ: ‘আর আমার পরিবার থেকে আমার জন্য একজন সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দিন।
(ত্ব-হা আয়াত: ২৯)

70 ৭০
قَالُوۡۤا اَجِئۡتَنَا لِنَعۡبُدَ اللّٰهَ وَحۡدَهٗ وَ نَذَرَ مَا کَانَ یَعۡبُدُ اٰبَآؤُنَا ۚ فَاۡتِنَا بِمَا تَعِدُنَاۤ اِنۡ کُنۡتَ مِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি কি আমাদের নিকট এজন্য এসেছ যে, আমরা এক আল্লাহর ইবাদাত করি এবং ত্যাগ করি আমাদের পিতৃপুরুষগণ যার ইবাদাত করত? সুতরাং তুমি আমাদেরকে যে ওয়াদা দিচ্ছ, তা আমাদের কাছে নিয়ে এসো, যদি তুমি সত্যবাদী হও’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৭০)

196 ১৯৬
وَ اَتِمُّوا الۡحَجَّ وَ الۡعُمۡرَۃَ لِلّٰهِ ؕ فَاِنۡ اُحۡصِرۡتُمۡ فَمَا اسۡتَیۡسَرَ مِنَ الۡهَدۡیِ ۚ وَ لَا تَحۡلِقُوۡا رُءُوۡسَکُمۡ حَتّٰی یَبۡلُغَ الۡهَدۡیُ مَحِلَّهٗ ؕ فَمَنۡ کَانَ مِنۡکُمۡ مَّرِیۡضًا اَوۡ بِهٖۤ اَذًی مِّنۡ رَّاۡسِهٖ فَفِدۡیَۃٌ مِّنۡ صِیَامٍ اَوۡ صَدَقَۃٍ اَوۡ نُسُکٍ ۚ فَاِذَاۤ اَمِنۡتُمۡ ٝ فَمَنۡ تَمَتَّعَ بِالۡعُمۡرَۃِ اِلَی الۡحَجِّ فَمَا اسۡتَیۡسَرَ مِنَ الۡهَدۡیِ ۚ فَمَنۡ لَّمۡ یَجِدۡ فَصِیَامُ ثَلٰثَۃِ اَیَّامٍ فِی الۡحَجِّ وَ سَبۡعَۃٍ اِذَا رَجَعۡتُمۡ ؕ تِلۡکَ عَشَرَۃٌ کَامِلَۃٌ ؕ ذٰلِکَ لِمَنۡ لَّمۡ یَکُنۡ اَهۡلُهٗ حَاضِرِی الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ
অনুবাদ: আর হজ ও উমরা আল্লাহর জন্য পূর্ণ কর। অতঃপর যদি তোমরা আটকে পড় তবে যে পশু সহজ হবে (তা যবেহ কর)। আর তোমরা তোমাদের মাথা মুন্ডন করো না, যতক্ষণ না পশু তার যথাস্থানে পৌঁছে। আর তোমাদের মধ্যে যে অসুস্থ কিংবা তার মাথায় যদি কোন কষ্ট থাকে তবে সিয়াম কিংবা সদাকা অথবা পশু যবেহ এর মাধ্যমে ফিদয়া দেবে। আর যখন তোমরা নিরাপদ হবে তখন যে ব্যক্তি উমরার পর হজ সম্পাদনপূর্বক তামাত্তু করবে, তবে যে পশু সহজ হবে, তা যবেহ করবে। কিন্তু যে তা পাবে না তাকে হজে তিন দিন এবং যখন তোমরা ফিরে যাবে, তখন সাত দিন সিয়াম পালন করবে। এই হল পূর্ণ দশ। এই বিধান তার জন্য, যার পরিবার মাসজিদুল হারামের অধিবাসী নয়। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহ আযাবদানে কঠোর।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৯৬)

108 ১০৮
تِلۡکَ اٰیٰتُ اللّٰهِ نَتۡلُوۡهَا عَلَیۡکَ بِالۡحَقِّ ؕ وَ مَا اللّٰهُ یُرِیۡدُ ظُلۡمًا لِّلۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: এগুলো আল্লাহর নির্দশন, যা আমি তোমার উপর যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। আর আল্লাহ সৃষ্টিকুলের প্রতি যুলম করতে চান না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১০৮)

45 ৪৫
وَ لَوۡ یُؤَاخِذُ اللّٰهُ النَّاسَ بِمَا کَسَبُوۡا مَا تَرَکَ عَلٰی ظَهۡرِهَا مِنۡ دَآبَّۃٍ وَّ لٰکِنۡ یُّؤَخِّرُهُمۡ اِلٰۤی اَجَلٍ مُّسَمًّی ۚ فَاِذَا جَآءَ اَجَلُهُمۡ فَاِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِعِبَادِهٖ بَصِیۡرًا
অনুবাদ: আর যদি আল্লাহ মানুষদেরকে তারা যা অর্জন করেছে তার জন্য পাকড়াও করতেন, তাহলে যমীনের উপর একটি প্রাণীকেও তিনি ছেড়ে দিতেন না। কিন্তু তিনি একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাদেরকে বিলম্বিত করে থাকেন। অতঃপর যখন তাদের সেই নির্দিষ্ট সময় এসে যায় (তখন তিনি তাদের পাকড়াও করেন), কেননা আল্লাহ তো তাঁর বান্দাদের ব্যাপারে সম্যক দ্রষ্টা।
(ফাতির আয়াত: ৪৫)

25 ২৫
لِیَحۡمِلُوۡۤا اَوۡزَارَهُمۡ کَامِلَۃً یَّوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ۙ وَ مِنۡ اَوۡزَارِ الَّذِیۡنَ یُضِلُّوۡنَهُمۡ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ ؕ اَلَا سَآءَ مَا یَزِرُوۡنَ
অনুবাদ: এতে করে তারা কিয়ামতের দিনে নিজদের পাপের বোঝা পুরোটাই বহন করবে এবং তাদের পাপের বোঝাও যাদেরকে তারা অজ্ঞতা হেতু পথভ্রষ্ট করে। তারা যা বহন করবে, তা কতই না নিকৃষ্ট!
(আন-নাহাল আয়াত: ২৫)

61 ৬১
قَالُوۡا سَنُرَاوِدُ عَنۡهُ اَبَاهُ وَ اِنَّا لَفٰعِلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তার বিষয়ে আমরা তার পিতাকে রাজি করাব, আর এটি আমরা করবই’।
(ইউসুফ আয়াত: ৬১)

46 ৪৬
ثُمَّ قَبَضۡنٰهُ اِلَیۡنَا قَبۡضًا یَّسِیۡرًا
অনুবাদ: তারপর আমি এটাকে ধীরে ধীরে আমার দিকে গুটিয়ে আনি।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৪৬)

43 ৪৩
وَ قَوۡمُ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ قَوۡمُ لُوۡطٍ
অনুবাদ: আর ইবরাহীমের কওম ও লূতের কওম।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৪৩)

27 ২৭
وَ احۡلُلۡ عُقۡدَۃً مِّنۡ لِّسَانِیۡ
অনুবাদ: ‘আর আমার জিহবার জড়তা দূর করে দিন-
(ত্ব-হা আয়াত: ২৭)

14 ১৪
وَ جَحَدُوۡا بِهَا وَ اسۡتَیۡقَنَتۡهَاۤ اَنۡفُسُهُمۡ ظُلۡمًا وَّ عُلُوًّا ؕ فَانۡظُرۡ کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الۡمُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা অন্যায় ও উদ্ধতভাবে নিদর্শনগুলোকে প্রত্যাখ্যান করল। অথচ তাদের অন্তর তা নিশ্চিত বিশ্বাস করেছিল। অতএব দেখ, ফাসাদ সৃষ্টিকারীদের পরিণাম কেমন হয়েছিল।
(আন-নামাল আয়াত: ১৪)

31 ৩১
اَلَّا تَعۡلُوۡا عَلَیَّ وَ اۡتُوۡنِیۡ مُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: যাতে তোমরা আমার প্রতি উদ্ধত না হও এবং অনুগত হয়ে আমার কাছে আস।
(আন-নামাল আয়াত: ৩১)

11 ১১
کَذَّبَتۡ ثَمُوۡدُ بِطَغۡوٰىهَاۤ
অনুবাদ: সামূদ জাতি আপন অবাধ্যতাবশত অস্বীকার করেছিল।
(আশ-শামস আয়াত: ১১)

103 ১০৩
فَاِذَا قَضَیۡتُمُ الصَّلٰوۃَ فَاذۡکُرُوا اللّٰهَ قِیٰمًا وَّ قُعُوۡدًا وَّ عَلٰی جُنُوۡبِکُمۡ ۚ فَاِذَا اطۡمَاۡنَنۡتُمۡ فَاَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ ۚ اِنَّ الصَّلٰوۃَ کَانَتۡ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ کِتٰبًا مَّوۡقُوۡتًا
অনুবাদ: অতঃপর যখন তোমরা সালাত পূর্ণ করবে তখন দাঁড়ানো, বসা ও শোয়া অবস্থায় আল্লাহর স্মরণ করবে। অতঃপর যখন নিশ্চিন্ত হবে তখন সালাত (পূর্বের নিয়মে) কায়েম করবে। নিশ্চয় সালাত মুমিনদের উপর নির্দিষ্ট সময়ে ফরয।
(আন-নিসা আয়াত: ১০৩)

14 ১৪
اِذۡ اَرۡسَلۡنَاۤ اِلَیۡهِمُ اثۡنَیۡنِ فَکَذَّبُوۡهُمَا فَعَزَّزۡنَا بِثَالِثٍ فَقَالُوۡۤا اِنَّاۤ اِلَیۡکُمۡ مُّرۡسَلُوۡنَ
অনুবাদ: যখন আমি তাদের কাছে দু’জন রাসূল পাঠিয়েছিলাম, তখন তারা তাদেরকে মিথ্যাবাদী বলেছিল। তারপর আমি তাদেরকে তৃতীয় একজনের মাধ্যমে শক্তিশালী করেছিলাম। অতঃপর তারা বলেছিল, ‘নিশ্চয় আমরা তোমাদের প্রতি প্রেরিত রাসূল’।
(ইয়াসীন আয়াত: ১৪)

101 ১০১
وَ اِذَا ضَرَبۡتُمۡ فِی الۡاَرۡضِ فَلَیۡسَ عَلَیۡکُمۡ جُنَاحٌ اَنۡ تَقۡصُرُوۡا مِنَ الصَّلٰوۃِ ٭ۖ اِنۡ خِفۡتُمۡ اَنۡ یَّفۡتِنَکُمُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ؕ اِنَّ الۡکٰفِرِیۡنَ کَانُوۡا لَکُمۡ عَدُوًّا مُّبِیۡنًا
অনুবাদ: আর যখন তোমরা যমীনে সফর করবে, তখন তোমাদের সালাত কসর করাতে কোন দোষ নেই। যদি আশঙ্কা কর যে, কাফিররা তোমাদেরকে ফিতনায় ফেলবে*। নিশ্চয় কাফিররা তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।
(আন-নিসা আয়াত: ১০১)

5 ৫
وَ مَاۤ اُمِرُوۡۤا اِلَّا لِیَعۡبُدُوا اللّٰهَ مُخۡلِصِیۡنَ لَهُ الدِّیۡنَ ۬ۙ حُنَفَآءَ وَ یُقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ یُؤۡتُوا الزَّکٰوۃَ وَ ذٰلِکَ دِیۡنُ الۡقَیِّمَۃِ ؕ
অনুবাদ: আর তাদেরকে কেবল এই নির্দেশ দেয়া হয়েছিল যে, তারা যেন আল্লাহর ‘ইবাদাত করে তাঁরই জন্য দীনকে একনিষ্ঠ করে, সালাত কায়েম করে এবং যাকাত দেয়; আর এটিই হল সঠিক দীন।
(আল-বায়্যিনাহ আয়াত: ৫)

1 ১
عَبَسَ وَ تَوَلّٰۤی ۙ
অনুবাদ: সে* ভ্রকুঞ্চিত করল এবং মুখ ফিরিয়ে নিল।
(আবাসা আয়াত: ১)

162 ১৬২
اَفَمَنِ اتَّبَعَ رِضۡوَانَ اللّٰهِ کَمَنۡۢ بَآءَ بِسَخَطٍ مِّنَ اللّٰهِ وَ مَاۡوٰىهُ جَهَنَّمُ ؕ وَ بِئۡسَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: যে আল্লাহর সন্তুষ্টির অনুসরণ করেছে সেকি তার মত যে আল্লাহর ক্রোধ নিয়ে ফিরে এসেছে ? আর তার আশ্রয়স্থল জাহান্নাম এবং তা কতই না মন্দ প্রত্যাবর্তনস্থল!
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৬২)

47 ৪৭
وَ نَزَعۡنَا مَا فِیۡ صُدُوۡرِهِمۡ مِّنۡ غِلٍّ اِخۡوَانًا عَلٰی سُرُرٍ مُّتَقٰبِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদের অন্তর থেকে হিংসা বিদ্বেষ বের করে ফেলব, তারা সেখানে ভাই ভাই হয়ে আসনে মুখোমুখি বসবে।
(আল-হিজর আয়াত: ৪৭)

45 ৪৫
لِیَجۡزِیَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ مِنۡ فَضۡلِهٖ ؕ اِنَّهٗ لَا یُحِبُّ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: যেন তিনি স্বীয় অনুগ্রহে প্রতিদান দেন, যারা ঈমান আনে এবং সৎকাজ করে তাদেরকে। নিশ্চয় তিনি কাফিরদের ভালবাসেন না।
(আর-রুম আয়াত: ৪৫)

9 ৯
هُوَ الَّذِیۡ یُنَزِّلُ عَلٰی عَبۡدِهٖۤ اٰیٰتٍۭ بَیِّنٰتٍ لِّیُخۡرِجَکُمۡ مِّنَ الظُّلُمٰتِ اِلَی النُّوۡرِ ؕ وَ اِنَّ اللّٰهَ بِکُمۡ لَرَءُوۡفٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: তিনিই তাঁর বান্দার প্রতি সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ নাযিল করেন, যাতে তিনি তোমাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনতে পারেন। আর নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের প্রতি অতিশয় দয়ালু, পরম করুণাময়।
(আল-হাদীদ আয়াত: ৯)

9 ৯
قُلۡ اَئِنَّکُمۡ لَتَکۡفُرُوۡنَ بِالَّذِیۡ خَلَقَ الۡاَرۡضَ فِیۡ یَوۡمَیۡنِ وَ تَجۡعَلُوۡنَ لَهٗۤ اَنۡدَادًا ؕ ذٰلِکَ رَبُّ الۡعٰلَمِیۡنَ ۚ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা কি তাঁকে অস্বীকার করবে যিনি দু’দিনে যমীন সৃষ্টি করেছেন? আর তোমরা কি তাঁর সমকক্ষ বানাতে চাচ্ছ? তিনিই সৃষ্টিকুলের রব’।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৯)

175 ১৭৫
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ اشۡتَرَوُا الضَّلٰلَۃَ بِالۡهُدٰی وَ الۡعَذَابَ بِالۡمَغۡفِرَۃِ ۚ فَمَاۤ اَصۡبَرَهُمۡ عَلَی النَّارِ
অনুবাদ: তারাই হিদায়াতের পরিবর্তে পথভ্রষ্টতা এবং মাগফিরাতের পরিবর্তে আযাব ক্রয় করেছে। আগুনের উপর তারা কতই না ধৈর্যশীল।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৭৫)

19 ১৯
وَ الۡاَرۡضَ مَدَدۡنٰهَا وَ اَلۡقَیۡنَا فِیۡهَا رَوَاسِیَ وَ اَنۡۢبَتۡنَا فِیۡهَا مِنۡ کُلِّ شَیۡءٍ مَّوۡزُوۡنٍ
অনুবাদ: আর যমীনকে আমি বিস্তৃত করেছি এবং তাতে সুদৃঢ় পাহাড় স্থাপন করেছি। আর তাতে উৎপন্ন করেছি সকল প্রকার বস্তু সুনির্দিষ্ট পরিমাণে ।
(আল-হিজর আয়াত: ১৯)

107 ১০৭
فَاَلۡقٰی عَصَاهُ فَاِذَا هِیَ ثُعۡبَانٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: তখন সে ছেড়ে দিল তার লাঠি। তৎক্ষণাৎ তা এক স্পষ্ট অজগর হয়ে গেল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১০৭)

32 ৩২
وَ لٰکِنۡ کَذَّبَ وَ تَوَلّٰی
অনুবাদ: বরং সে সত্য প্রত্যাখ্যান করেছিল এবং ফিরে গিয়েছিল।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৩২)

74 ৭৪
اِنَّهٗ مَنۡ یَّاۡتِ رَبَّهٗ مُجۡرِمًا فَاِنَّ لَهٗ جَهَنَّمَ ؕ لَا یَمُوۡتُ فِیۡهَا وَ لَا یَحۡیٰی
অনুবাদ: যে তার রবের নিকট অপরাধী অবস্থায় আসবে, তার জন্য রয়েছে জাহান্নাম। সেখানে সে মরবেও না, বাঁচবেও না।
(ত্ব-হা আয়াত: ৭৪)

6 ৬
یَسۡـَٔلُ اَیَّانَ یَوۡمُ الۡقِیٰمَۃِ
অনুবাদ: সে প্রশ্ন করে, ‘কবে কিয়ামতের দিন’?
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৬)

11 ১১
وَ کَمۡ قَصَمۡنَا مِنۡ قَرۡیَۃٍ کَانَتۡ ظَالِمَۃً وَّ اَنۡشَاۡنَا بَعۡدَهَا قَوۡمًا اٰخَرِیۡنَ
অনুবাদ: আমি কত জনবসতিকে ধ্বংস করেছি যারা ছিল যালিম এবং তাদের পর অন্য জাতি সৃষ্টি করেছি।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১১)

74 ৭৪
اِلَّاۤ اِبۡلِیۡسَ ؕ اِسۡتَکۡبَرَ وَ کَانَ مِنَ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: ইবলীস ছাড়া, সে অহঙ্কার করল এবং কাফিরদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়ল।
(সোয়াদ আয়াত: ৭৪)

7 ৭
اَوَ لَمۡ یَرَوۡا اِلَی الۡاَرۡضِ کَمۡ اَنۡۢبَتۡنَا فِیۡهَا مِنۡ کُلِّ زَوۡجٍ کَرِیۡمٍ
অনুবাদ: তারা কি যমীনের প্রতি লক্ষ করেনি? আমি তাতে প্রত্যেক প্রকারের বহু উৎকৃষ্ট উদ্ভিদ উদগত করেছি।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৭)

42 ৪২
اُرۡکُضۡ بِرِجۡلِکَ ۚ هٰذَا مُغۡتَسَلٌۢ بَارِدٌ وَّ شَرَابٌ
অনুবাদ: [আমি বললাম], ‘তুমি তোমার পা দিয়ে (ভূমিতে) আঘাত কর, এ হচ্ছে গোসলের সুশীতল পানি আর পানীয়’।
(সোয়াদ আয়াত: ৪২)

42 ৪২
فَوَاکِهُ ۚ وَ هُمۡ مُّکۡرَمُوۡنَ
অনুবাদ: ফলমূল; আর তারা হবে সম্মানিত,
(আস-সাফফাত আয়াত: ৪২)

19 ১৯
وَ یَطُوۡفُ عَلَیۡهِمۡ وِلۡدَانٌ مُّخَلَّدُوۡنَ ۚ اِذَا رَاَیۡتَهُمۡ حَسِبۡتَهُمۡ لُؤۡلُؤًا مَّنۡثُوۡرًا
অনুবাদ: আর তাদের চারপাশে প্রদক্ষিণ করবে চিরকিশোরেরা; তুমি তাদেরকে দেখলে বিক্ষিপ্ত মুক্তা মনে করবে।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ১৯)

59 ৫৯
قَالَ مَوۡعِدُکُمۡ یَوۡمُ الزِّیۡنَۃِ وَ اَنۡ یُّحۡشَرَ النَّاسُ ضُحًی
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘তোমাদের নির্ধারিত সময় হল উৎসবের দিন। আর সেদিন পূর্বাহ্নেই যেন লোকজনকে সমবেত করা হয়’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৫৯)

6 ৬
قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ یُوۡحٰۤی اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰـهُکُمۡ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ فَاسۡتَقِیۡمُوۡۤا اِلَیۡهِ وَ اسۡتَغۡفِرُوۡهُ ؕ وَ وَیۡلٌ لِّلۡمُشۡرِکِیۡنَ ۙ
অনুবাদ: বল, ‘আমি কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ। আমার কাছে ওহী পাঠানো হয় যে, তোমাদের ইলাহ কেবলমাত্র এক ইলাহ। অতএব তোমরা তাঁর পথে দৃঢ়ভাবে অটল থাক এবং তাঁর কাছে ক্ষমা চাও’। আর মুশরিকদের জন্য ধ্বংস,
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৬)

2 ২
وَ لَاۤ اُقۡسِمُ بِالنَّفۡسِ اللَّوَّامَۃِ
অনুবাদ: আমি আরো কসম করছি আত্ম-ভৎর্সনাকারী আত্মার!
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ২)

45 ৪৫
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ اِنَّاۤ اَرۡسَلۡنٰکَ شَاهِدًا وَّ مُبَشِّرًا وَّ نَذِیۡرًا
অনুবাদ: হে নবী, আমি তোমাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে।
(আল-আহযাব আয়াত: ৪৫)

16 ১৬
وَّ اَنۡ لَّوِ اسۡتَقَامُوۡا عَلَی الطَّرِیۡقَۃِ لَاَسۡقَیۡنٰهُمۡ مَّآءً غَدَقًا
অনুবাদ: আর তারা যদি সঠিক পথে অবিচল থাকত, তাহলে আমি অবশ্যই তাদেরকে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করাতাম।
(আল-জ্বিন আয়াত: ১৬)

43 ৪৩
اِنَّا نَحۡنُ نُحۡیٖ وَ نُمِیۡتُ وَ اِلَیۡنَا الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: আমিই জীবন দেই এবং আমিই মৃত্যু ঘটাই, আর আমার দিকেই চূড়ান্ত প্রত্যাবর্তন।
(কাফ আয়াত: ৪৩)

25 ২৫
وَ یَقُوۡلُوۡنَ مَتٰی هٰذَا الۡوَعۡدُ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘সে ওয়াদা কখন বাস্তবায়িত হবে, যদি তোমরা সত্যবাদী হও’।
(আল-মুলক আয়াত: ২৫)

29 ২৯
اِنَّ الَّذِیۡنَ اَجۡرَمُوۡا کَانُوۡا مِنَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا یَضۡحَکُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা অপরাধ করেছে তারা মুমিনদেরকে নিয়ে হাসত।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ২৯)

34 ৩৪
اِنَّ اللّٰهَ عِنۡدَهٗ عِلۡمُ السَّاعَۃِ ۚ وَ یُنَزِّلُ الۡغَیۡثَ ۚ وَ یَعۡلَمُ مَا فِی الۡاَرۡحَامِ ؕ وَ مَا تَدۡرِیۡ نَفۡسٌ مَّاذَا تَکۡسِبُ غَدًا ؕ وَ مَا تَدۡرِیۡ نَفۡسٌۢ بِاَیِّ اَرۡضٍ تَمُوۡتُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلِیۡمٌ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহর নিকট কিয়ামতের জ্ঞান রয়েছে। আর তিনি বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং জরায়ূতে যা আছে, তা তিনি জানেন। আর কেউ জানে না আগামীকাল সে কী অর্জন করবে এবং কেউ জানে না কোন্ স্থানে সে মারা যাবে। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সম্যক অবহিত।
(লুকমান আয়াত: ৩৪)

48 ৪৮
فَمَا تَنۡفَعُهُمۡ شَفَاعَۃُ الشّٰفِعِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব সুপারিশকারীদের সুপারিশ তাদের কোন উপকার করবে না।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৪৮)

210 ২১০
وَ مَا تَنَزَّلَتۡ بِهِ الشَّیٰطِیۡنُ
অনুবাদ: আর শয়তানরা তা নিয়ে অবতরণ করেনি।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২১০)

8 ৮
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا تُوۡبُوۡۤا اِلَی اللّٰهِ تَوۡبَۃً نَّصُوۡحًا ؕ عَسٰی رَبُّکُمۡ اَنۡ یُّکَفِّرَ عَنۡکُمۡ سَیِّاٰتِکُمۡ وَ یُدۡخِلَکُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ ۙ یَوۡمَ لَا یُخۡزِی اللّٰهُ النَّبِیَّ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَعَهٗ ۚ نُوۡرُهُمۡ یَسۡعٰی بَیۡنَ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ بِاَیۡمَانِهِمۡ یَقُوۡلُوۡنَ رَبَّنَاۤ اَتۡمِمۡ لَنَا نُوۡرَنَا وَ اغۡفِرۡ لَنَا ۚ اِنَّکَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহর কাছে তাওবা কর, খাঁটি তাওবা; আশা করা যায় তোমাদের রব তোমাদের পাপসমূহ মোচন করবেন এবং তোমাদেরকে এমন জান্নাতসমূহে প্রবেশ করাবেন যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত, নবী ও তার সাথে যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সেদিন আল্লাহ লাঞ্ছিত করবেন না। তাদের আলো তাদের সামনে ও ডানে ধাবিত হবে। তারা বলবে, ‘হে আমাদের রব, আমাদের জন্য আমাদের আলো পূর্ণ করে দিন এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন; নিশ্চয় আপনি সর্ববিষয়ে সর্বক্ষমতাবান।’
(আত-তাহরীম আয়াত: ৮)

38 ৩৮
اِنۡ هُوَ اِلَّا رَجُلُۨ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا وَّ مَا نَحۡنُ لَهٗ بِمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: ‘সে শুধু এক ব্যক্তি যে আল্লাহর উপর মিথ্যা আরোপ করেছে; আর আমরা তাঁর প্রতি ঈমান আনয়নকারী নই’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৩৮)

113 ১১৩
قَالُوۡا نُرِیۡدُ اَنۡ نَّاۡکُلَ مِنۡهَا وَ تَطۡمَئِنَّ قُلُوۡبُنَا وَ نَعۡلَمَ اَنۡ قَدۡ صَدَقۡتَنَا وَ نَکُوۡنَ عَلَیۡهَا مِنَ الشّٰهِدِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা তা থেকে খেতে চাই। আর আমাদের হৃদয় প্রশান্ত হবে এবং আমরা জানব যে, তুমি আমাদেরকে সত্যই বলেছ, আর আমরা এ ব্যাপারে সাক্ষীদের অন্তর্ভুক্ত হব।’
(আল-মায়েদা আয়াত: ১১৩)

49 ৪৯
قُلۡ اِنَّ الۡاَوَّلِیۡنَ وَ الۡاٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘নিশ্চয় পূর্ববর্তীরা ও পরবর্তীরা,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৪৯)

38 ৩৮
وَ مَا مِنۡ دَآبَّۃٍ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَا طٰٓئِرٍ یَّطِیۡرُ بِجَنَاحَیۡهِ اِلَّاۤ اُمَمٌ اَمۡثَالُکُمۡ ؕ مَا فَرَّطۡنَا فِی الۡکِتٰبِ مِنۡ شَیۡءٍ ثُمَّ اِلٰی رَبِّهِمۡ یُحۡشَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যমীনে বিচরণকারী প্রতিটি প্রাণী এবং দু’ডানা দিয়ে উড়ে এমন প্রতিটি পাখি, তোমাদের মত এক একটি উম্মত। আমি কিতাবে কোন ত্রুটি করিনি। অতঃপর তাদেরকে তাদের রবের কাছে সমবেত করা হবে।
(আল-আনআম আয়াত: ৩৮)

93 ৯৩
اِنَّمَا السَّبِیۡلُ عَلَی الَّذِیۡنَ یَسۡتَاۡذِنُوۡنَکَ وَ هُمۡ اَغۡنِیَآءُ ۚ رَضُوۡا بِاَنۡ یَّکُوۡنُوۡا مَعَ الۡخَوَالِفِ ۙ وَ طَبَعَ اللّٰهُ عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ فَهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: কিন্তু (অভিযোগের) পথ আছে তাদের উপর, যারা তোমার কাছে অনুমতি চায় অথচ তারা ধনী, তারা পেছনে থাকা লোকদের সাথে থাকা বেছে নিয়েছে আর আল্লাহ তাদের অন্তর- সমূহের উপর মোহর এঁটে দিয়েছেন, তাই তারা জানে না।
(আত-তাওবা আয়াত: ৯৩)

9 ৯
وَ الَّذِیۡنَ تَبَوَّؤُ الدَّارَ وَ الۡاِیۡمَانَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ یُحِبُّوۡنَ مَنۡ هَاجَرَ اِلَیۡهِمۡ وَ لَا یَجِدُوۡنَ فِیۡ صُدُوۡرِهِمۡ حَاجَۃً مِّمَّاۤ اُوۡتُوۡا وَ یُؤۡثِرُوۡنَ عَلٰۤی اَنۡفُسِهِمۡ وَ لَوۡ کَانَ بِهِمۡ خَصَاصَۃٌ ؕ۟ وَ مَنۡ یُّوۡقَ شُحَّ نَفۡسِهٖ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ ۚ
অনুবাদ: আর মুহাজিরদের আগমনের পূর্বে যারা মদীনাকে নিবাস হিসেবে গ্রহণ করেছিল এবং ঈমান এনেছিল (তাদের জন্যও এ সম্পদে অংশ রয়েছে), আর যারা তাদের কাছে হিজরত করে এসেছে তাদেরকে ভালবাসে। আর মুহাজরিদেরকে যা প্রদান করা হয়েছে তার জন্য এরা তাদের অন্তরে কোন ঈর্ষা অনুভব করে না। এবং নিজেদের অভাব থাকা সত্ত্বেও নিজেদের ওপর তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়। যাদের মনের কার্পণ্য থেকে রক্ষা করা হয়েছে, তারাই সফলকাম।
(আল-হাশর আয়াত: ৯)

18 ১৮
وَ اَنۡزَلۡنَا مِنَ السَّمَآءِ مَآءًۢ بِقَدَرٍ فَاَسۡکَنّٰهُ فِی الۡاَرۡضِ ٭ۖ وَ اِنَّا عَلٰی ذَهَابٍۭ بِهٖ لَقٰدِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি আকাশ থেকে পরিমিতভাবে পানি বর্ষণ করেছি। অতঃপর আমি তা যমীনে সংরক্ষণ করেছি। আর অবশ্যই আমি সেটাকে অপসারণ করতেও সক্ষম।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১৮)

67 ৬৭
اَوَ لَا یَذۡکُرُ الۡاِنۡسَانُ اَنَّا خَلَقۡنٰهُ مِنۡ قَبۡلُ وَ لَمۡ یَکُ شَیۡئًا
অনুবাদ: মানুষ কি স্মরণ করে না যে, আমি তাকে পূর্বে সৃষ্টি করেছি অথচ সে কিছুই ছিল না?
(মারইয়াম আয়াত: ৬৭)

102 ১০২
قَالَ لَقَدۡ عَلِمۡتَ مَاۤ اَنۡزَلَ هٰۤؤُلَآءِ اِلَّا رَبُّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ بَصَآئِرَ ۚ وَ اِنِّیۡ لَاَظُنُّکَ یٰفِرۡعَوۡنُ مَثۡبُوۡرًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘তুমি জান যে, এ সকল বিষয় কেবল আসমানসমূহ ও যমীনের রবই নাযিল করেছেন প্রত্যক্ষ প্রমাণ হিসেবে। আর হে ফির‘আউন, আমি তো ধারণা করি তুমি ধ্বংসপ্রাপ্ত।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১০২)

11 ১১
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَوۡ کَانَ خَیۡرًا مَّا سَبَقُوۡنَاۤ اِلَیۡهِ ؕ وَ اِذۡ لَمۡ یَهۡتَدُوۡا بِهٖ فَسَیَقُوۡلُوۡنَ هٰذَاۤ اِفۡکٌ قَدِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করেছে তারা যারা ঈমান এনেছে তাদের সম্পর্কে বলে, ‘যদি এটা ভাল হত তবে তারা আমাদের থেকে অগ্রণী হতে পারত না’। আর যখন তারা এর দ্বারা হেদায়াত প্রাপ্ত হয়নি, তখন তারা অচিরেই বলবে, ‘এটা তো এক পুরাতন মিথ্যা’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ১১)

243 ২৪৩
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ خَرَجُوۡا مِنۡ دِیَارِهِمۡ وَ هُمۡ اُلُوۡفٌ حَذَرَ الۡمَوۡتِ ۪ فَقَالَ لَهُمُ اللّٰهُ مُوۡتُوۡا ۟ ثُمَّ اَحۡیَاهُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَذُوۡ فَضۡلٍ عَلَی النَّاسِ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা তাদের গৃহসমূহ থেকে বের হয়েছে মৃত্যুর ভয়ে এবং তারা ছিল হাজার-হাজার? অতঃপর আল্লাহ তাদেরকে বললেন, ‘তোমরা মরে যাও’! তারপর তিনি তাদেরকে জীবিত করলেন। নিশ্চয় আল্লাহ তো মানুষের উপর অনুগ্রহশীল। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ শুকরিয়া আদায় করে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৪৩)

18 ১৮
لَقَدۡ رَاٰی مِنۡ اٰیٰتِ رَبِّهِ الۡکُبۡرٰی
অনুবাদ: নিশ্চয় সে তার রবের বড় বড় নিদর্শনসমূহ থেকে দেখেছে।
(আন-নাজম আয়াত: ১৮)

17 ১৭
اِذۡهَبۡ اِلٰی فِرۡعَوۡنَ اِنَّهٗ طَغٰی
অনুবাদ: ‘ফির‘আউনের কাছে যাও, নিশ্চয় সে সীমালংঘন করেছে’।
(আন-নাযিআত আয়াত: ১৭)

176 ১৭৬
وَ لَوۡ شِئۡنَا لَرَفَعۡنٰهُ بِهَا وَ لٰکِنَّهٗۤ اَخۡلَدَ اِلَی الۡاَرۡضِ وَ اتَّبَعَ هَوٰىهُ ۚ فَمَثَلُهٗ کَمَثَلِ الۡکَلۡبِ ۚ اِنۡ تَحۡمِلۡ عَلَیۡهِ یَلۡهَثۡ اَوۡ تَتۡرُکۡهُ یَلۡهَثۡ ؕ ذٰلِکَ مَثَلُ الۡقَوۡمِ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا ۚ فَاقۡصُصِ الۡقَصَصَ لَعَلَّهُمۡ یَتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি ইচ্ছা করলে উক্ত নিদর্শনাবলীর মাধ্যমে তাকে অবশ্যই উচ্চ মর্যাদা দিতাম, কিন্তু সে পৃথিবীর প্রতি ঝুঁকে পড়েছে এবং নিজ প্রবৃত্তির অনুসরণ করেছে। সুতরাং তার দৃষ্টান্ত হচ্ছে কুকুরের মত। যদি তার উপর বোঝা চাপিয়ে দাও তাহলে সে জিহবা বের করে হাঁপাবে অথবা যদি তাকে ছেড়ে দাও তাহলেও সে জিহবা বের করে হাঁপাবে। এটি হচ্ছে সে কওমের দৃষ্টান্ত যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে। অতএব তুমি কাহিনী বর্ণনা কর, যাতে তারা চিন্তা করে।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৭৬)

57 ৫৭
اَوۡ تَقُوۡلَ لَوۡ اَنَّ اللّٰهَ هَدٰىنِیۡ لَکُنۡتُ مِنَ الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: অথবা যাতে কাউকে একথাও বলতে না হয়, ‘আল্লাহ যদি আমাকে হিদায়াত দিতেন তাহলে অবশ্যই আমি মুত্তাকীদের অন্তর্ভুক্ত হতাম’।
(আয-যুমার আয়াত: ৫৭)

10 ১০
لَقَدۡ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکُمۡ کِتٰبًا فِیۡهِ ذِکۡرُکُمۡ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমাদের প্রতি এক কিতাব নাযিল করেছি, যাতে তোমাদের জন্য উপদেশ* রয়েছে, তবুও কি তোমরা বুঝবে না?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১০)

6 ৬
وَ لَا تَمۡنُنۡ تَسۡتَکۡثِرُ
অনুবাদ: আর অধিক পাওয়ার আশায় দান করো না।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৬)

23 ২৩
فَاَسۡرِ بِعِبَادِیۡ لَیۡلًا اِنَّکُمۡ مُّتَّبَعُوۡنَ
অনুবাদ: (আল্লাহ বললেন) ‘তাহলে আমার বান্দাদের নিয়ে রাতে বেরিয়ে পড়; নিশ্চয় তোমাদের পশ্চাদ্ধাবন করা হবে’।
(আদ-দুখান আয়াত: ২৩)

12 ১২
اِنِّیۡۤ اَنَا رَبُّکَ فَاخۡلَعۡ نَعۡلَیۡکَ ۚ اِنَّکَ بِالۡوَادِ الۡمُقَدَّسِ طُوًی
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমার রব; সুতরাং তোমার জুতা জোড়া খুলে ফেল, নিশ্চয় তুমি পবিত্র ‘তুওয়া’ উপত্যকায় রয়েছ’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১২)

41 ৪১
ثُمَّ یُجۡزٰىهُ الۡجَزَآءَ الۡاَوۡفٰی
অনুবাদ: তারপর তাকে পূর্ণ প্রতিফল প্রদান করা হবে।
(আন-নাজম আয়াত: ৪১)

47 ৪৭
وَ اَنَّ عَلَیۡهِ النَّشۡاَۃَ الۡاُخۡرٰی
অনুবাদ: আর নিশ্চয় পুনরায় সৃষ্টির দায়িত্ব তাঁর উপরই।
(আন-নাজম আয়াত: ৪৭)

46 ৪৬
وَّ جَعَلۡنَا عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ اَکِنَّۃً اَنۡ یَّفۡقَهُوۡهُ وَ فِیۡۤ اٰذَانِهِمۡ وَقۡرًا ؕ وَ اِذَا ذَکَرۡتَ رَبَّکَ فِی الۡقُرۡاٰنِ وَحۡدَهٗ وَلَّوۡا عَلٰۤی اَدۡبَارِهِمۡ نُفُوۡرًا
অনুবাদ: আর আমি তাদের অন্তরের উপর ঢাকনা রেখে দিয়েছি, যাতে তারা তা বুঝতে না পারে এবং তাদের কানে দিয়েছি বধিরতা। আর যখন তুমি কুরআনে তোমার রব এক হওয়ার কথা উল্লেখ কর, তখন তারা পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে পালায়।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৪৬)

33 ৩৩
یٰمَعۡشَرَ الۡجِنِّ وَ الۡاِنۡسِ اِنِ اسۡتَطَعۡتُمۡ اَنۡ تَنۡفُذُوۡا مِنۡ اَقۡطَارِ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ فَانۡفُذُوۡا ؕ لَا تَنۡفُذُوۡنَ اِلَّا بِسُلۡطٰنٍ
অনুবাদ: হে জিন ও মানবজাতি, যদি তোমরা আসমানসমূহ ও যমীনের সীমানা থেকে বের হতে পার, তাহলে বের হও। কিন্তু তোমরা তো (আল্লাহর দেয়া) শক্তি ছাড়া বের হতে পারবে না।
(আর-রাহমান আয়াত: ৩৩)

37 ৩৭
اَسۡبَابَ السَّمٰوٰتِ فَاَطَّلِعَ اِلٰۤی اِلٰهِ مُوۡسٰی وَ اِنِّیۡ لَاَظُنُّهٗ کَاذِبًا ؕ وَ کَذٰلِکَ زُیِّنَ لِفِرۡعَوۡنَ سُوۡٓءُ عَمَلِهٖ وَ صُدَّ عَنِ السَّبِیۡلِ ؕ وَ مَا کَیۡدُ فِرۡعَوۡنَ اِلَّا فِیۡ تَبَابٍ
অনুবাদ: ‘আসমানে আরোহরণের অবলম্বন, যাতে আমি মূসার ইলাহকে দেখতে পাই, আর আমি কেবল তাকে মিথ্যাবাদী মনে করি’। আর এভাবে ফির‘আউনের কাছে তার মন্দ কাজ শোভিত করে দেয়া হয়েছিল এবং তাকে বাধা দেয়া হয়েছিল সৎপথ থেকে। আর ফির‘আউনের ষড়যন্ত্র কেবল ব্যর্থই হয়েছিল।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৩৭)

74 ৭৪
وَ اذۡکُرُوۡۤا اِذۡ جَعَلَکُمۡ خُلَفَآءَ مِنۡۢ بَعۡدِ عَادٍ وَّ بَوَّاَکُمۡ فِی الۡاَرۡضِ تَتَّخِذُوۡنَ مِنۡ سُهُوۡلِهَا قُصُوۡرًا وَّ تَنۡحِتُوۡنَ الۡجِبَالَ بُیُوۡتًا ۚ فَاذۡکُرُوۡۤا اٰلَآءَ اللّٰهِ وَ لَا تَعۡثَوۡا فِی الۡاَرۡضِ مُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আদ জাতির পর তিনি তোমাদেরকে স্থলাভিষিক্ত করলেন এবং তোমাদেরকে যমীনে আবাস দিলেন। তোমরা তার সমতল ভূমিতে প্রাসাদ নির্মাণ করছ এবং পাহাড় কেটে বাড়ি বানাচ্ছ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর নিআমতসমূহকে স্মরণ কর এবং যমীনে ফাসাদকারীরূপে ঘুরে বেড়িয়ো না।
(আল-আরাফ আয়াত: ৭৪)

13 ১৩
وَ اَسِرُّوۡا قَوۡلَکُمۡ اَوِ اجۡهَرُوۡا بِهٖ ؕ اِنَّهٗ عَلِیۡمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: আর তোমরা তোমাদের কথা গোপন কর অথবা তা প্রকাশ কর, নিশ্চয় তিনি অন্তরসমূহে যা আছে সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
(আল-মুলক আয়াত: ১৩)

12 ১২
قَالَ رَبِّ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اَنۡ یُّکَذِّبُوۡنِ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘হে আমার রব, আমি অবশ্যই আশঙ্কা করছি যে, তারা আমাকে অস্বীকার করবে’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১২)

262 ২৬২
اَلَّذِیۡنَ یُنۡفِقُوۡنَ اَمۡوَالَهُمۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ثُمَّ لَا یُتۡبِعُوۡنَ مَاۤ اَنۡفَقُوۡا مَنًّا وَّ لَاۤ اَذًی ۙ لَّهُمۡ اَجۡرُهُمۡ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ۚ وَ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: যারা আল্লাহর রাস্তায় তাদের সম্পদ ব্যয় করে, অতঃপর তারা যা ব্যয় করেছে, তার পেছনে খোঁটা দেয় না এবং কোন কষ্টও দেয় না, তাদের জন্য তাদের রবের নিকট তাদের প্রতিদান রয়েছে এবং তাদের কোন ভয় নেই, আর তারা চিন্তিত হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৬২)

76 ৭৬
وَ اِنَّهٗ لَقَسَمٌ لَّوۡ تَعۡلَمُوۡنَ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় এটি এক মহাকসম, যদি তোমরা জানতে,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৭৬)

176 ১৭৬
وَ لَا یَحۡزُنۡکَ الَّذِیۡنَ یُسَارِعُوۡنَ فِی الۡکُفۡرِ ۚ اِنَّهُمۡ لَنۡ یَّضُرُّوا اللّٰهَ شَیۡئًا ؕ یُرِیۡدُ اللّٰهُ اَلَّا یَجۡعَلَ لَهُمۡ حَظًّا فِی الۡاٰخِرَۃِ ۚ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: যারা কুফরীতে দ্রুত ধাবিত হয় তারা যেন তোমাকে দুঃশ্চিন্তাগ্রস্ত না করে, নিশ্চয় তারা আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারবে না। আল্লাহ চান যে, তাদের জন্য আখিরাতে কোন অংশ রাখবেন না। আর তাদের জন্য রয়েছে মহাআযাব।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৭৬)

75 ৭৫
وَ مَا مِنۡ غَآئِبَۃٍ فِی السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ اِلَّا فِیۡ کِتٰبٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর আসমান ও যমীনে এমন কোন গোপন বিষয় নেই যা সুস্পষ্ট কিতাবে লিপিবদ্ধ নেই।
(আন-নামাল আয়াত: ৭৫)

1 ১
اِذَا السَّمَآءُ انۡشَقَّتۡ
অনুবাদ: যখন আসমান ফেটে যাবে।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ১)

272 ২৭২
لَیۡسَ عَلَیۡکَ هُدٰىهُمۡ وَ لٰکِنَّ اللّٰهَ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ مَا تُنۡفِقُوۡا مِنۡ خَیۡرٍ فَلِاَنۡفُسِکُمۡ ؕ وَ مَا تُنۡفِقُوۡنَ اِلَّا ابۡتِغَآءَ وَجۡهِ اللّٰهِ ؕ وَ مَا تُنۡفِقُوۡا مِنۡ خَیۡرٍ یُّوَفَّ اِلَیۡکُمۡ وَ اَنۡتُمۡ لَا تُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তাদেরকে হিদায়াত করার দায়িত্ব তোমার নয়, কিন্তু আল্লাহ যাকে চান হিদায়াত করেন এবং তোমরা যে সম্পদ ব্যয় কর, তা তোমাদের নিজদের জন্যই। আর তোমরা তো আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ব্যয় কর এবং তোমরা কোন উত্তম ব্যয় করলে তা তোমাদেরকে পরিপূর্ণভাবে দেয়া হবে। আর তোমাদের প্রতি যুলম করা হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৭২)

27 ২৭
اِنَّا مُرۡسِلُوا النَّاقَۃِ فِتۡنَۃً لَّهُمۡ فَارۡتَقِبۡهُمۡ وَ اصۡطَبِرۡ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তাদের জন্য পরীক্ষাস্বরূপ উষ্ট্রী পাঠাচ্ছি। অতএব তুমি তাদের ব্যাপারে অপেক্ষা কর এবং ধৈর্যধারণ কর।
(আল-কামার আয়াত: ২৭)

78 ৭৮
لَقَدۡ جِئۡنٰکُمۡ بِالۡحَقِّ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَکُمۡ لِلۡحَقِّ کٰرِهُوۡنَ
অনুবাদ: ‘অবশ্যই তোমাদের কাছে আমি সত্য নিয়ে এসেছিলাম; কিন্তু তোমাদের অধিকাংশই ছিলে সত্য অপছন্দকারী*।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৭৮)

125 ১২৫
وَ اَمَّا الَّذِیۡنَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ مَّرَضٌ فَزَادَتۡهُمۡ رِجۡسًا اِلٰی رِجۡسِهِمۡ وَ مَا تُوۡا وَ هُمۡ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে, এটি তাদের অপবিত্রতার সাথে অপবিত্রতা বৃদ্ধি করে এবং তারা মারা যায় কাফির অবস্থায়।
(আত-তাওবা আয়াত: ১২৫)

4 ৪
اِنَّ سَعۡیَکُمۡ لَشَتّٰی
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমাদের কর্মপ্রচেষ্টা বিভিন্ন প্রকারের।
(আল-লাইল আয়াত: ৪)

98 ৯৮
اِلَّا الۡمُسۡتَضۡعَفِیۡنَ مِنَ الرِّجَالِ وَ النِّسَآءِ وَ الۡوِلۡدَانِ لَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ حِیۡلَۃً وَّ لَا یَهۡتَدُوۡنَ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: তবে যে দুর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুরা কোন উপায় অবলম্বন করতে পারে না এবং কোন রাস্তা খুঁজে পায় না।
(আন-নিসা আয়াত: ৯৮)

116 ১১৬
قَالَ اَلۡقُوۡا ۚ فَلَمَّاۤ اَلۡقَوۡا سَحَرُوۡۤا اَعۡیُنَ النَّاسِ وَ اسۡتَرۡهَبُوۡهُمۡ وَ جَآءُوۡ بِسِحۡرٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তোমরা নিক্ষেপ কর।’ অতঃপর যখন তারা নিক্ষেপ করল তখন তারা লোকদের চোখে যাদু করল এবং তাদেরকে ভীত করে তুলল। তারা বড় যাদু প্রদর্শন করল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১১৬)

55 ৫৫
فَلَمَّاۤ اٰسَفُوۡنَا انۡتَقَمۡنَا مِنۡهُمۡ فَاَغۡرَقۡنٰهُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর যখন তারা আমাকে ক্রোধান্বিত করল, তখন আমি তাদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করলাম এবং তাদের সকলকে নিমজ্জিত করে দিলাম।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৫৫)

15 ১৫
وَ اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ اٰیَاتُنَا بَیِّنٰتٍ ۙ قَالَ الَّذِیۡنَ لَا یَرۡجُوۡنَ لِقَآءَنَا ائۡتِ بِقُرۡاٰنٍ غَیۡرِ هٰذَاۤ اَوۡ بَدِّلۡهُ ؕ قُلۡ مَا یَکُوۡنُ لِیۡۤ اَنۡ اُبَدِّلَهٗ مِنۡ تِلۡقَآیِٔ نَفۡسِیۡ ۚ اِنۡ اَتَّبِعُ اِلَّا مَا یُوۡحٰۤی اِلَیَّ ۚ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اِنۡ عَصَیۡتُ رَبِّیۡ عَذَابَ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: আর যখন তাদের সামনে আমার আয়াতসমূহ সুস্পষ্টরূপে পাঠ করা হয়, তখন, যারা আমার সাক্ষাতের আশা রাখে না, তারা বলে, ‘এটি ছাড়া অন্য কুরআন নিয়ে এসো। অথবা একে বদলাও’। বল, ‘আমার নিজের পক্ষ থেকে এতে কোন পরিবর্তনের অধিকার নেই। আমিতো শুধু আমার প্রতি অবতীর্ণ ওহীর অনুসরণ করি। নিশ্চয় আমি যদি রবের অবাধ্য হই তবে ভয় করি কঠিন দিনের আযাবের’।
(ইউনুস আয়াত: ১৫)

121 ১২১
وَ اِذۡ غَدَوۡتَ مِنۡ اَهۡلِکَ تُبَوِّیٴُ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ مَقَاعِدَ لِلۡقِتَالِ ؕ وَ اللّٰهُ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন তুমি তোমার পরিবার পরিজন থেকে সকাল বেলায় বের হয়ে মুমিনদেরকে লড়াইয়ের স্থানসমূহে বিন্যস্ত করেছিলে; আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১২১)

81 ৮১
بَلۡ قَالُوۡا مِثۡلَ مَا قَالَ الۡاَوَّلُوۡنَ
অনুবাদ: বরং তারা তাই বলে যেমনটি পূর্ববর্তীরা বলত।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৮১)

175 ১৭৫
وَ اتۡلُ عَلَیۡهِمۡ نَبَاَ الَّذِیۡۤ اٰتَیۡنٰهُ اٰیٰتِنَا فَانۡسَلَخَ مِنۡهَا فَاَتۡبَعَهُ الشَّیۡطٰنُ فَکَانَ مِنَ الۡغٰوِیۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি তাদের উপর সে ব্যক্তির সংবাদ পাঠ কর, যাকে আমি আমার আয়াতসমূহ দিয়েছিলাম। অতঃপর সে তা হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল এবং শয়তান তার পেছনে লেগেছিল। ফলে সে বিপথগামীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গিয়েছিল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৭৫)

138 ১৩৮
وَ بِالَّیۡلِ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: ও রাতে। তবুও কি তোমরা বুঝবে না?
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৩৮)

47 ৪৭
فَاۡتِیٰهُ فَقُوۡلَاۤ اِنَّا رَسُوۡلَا رَبِّکَ فَاَرۡسِلۡ مَعَنَا بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ ۬ۙ وَ لَا تُعَذِّبۡهُمۡ ؕ قَدۡ جِئۡنٰکَ بِاٰیَۃٍ مِّنۡ رَّبِّکَ ؕ وَ السَّلٰمُ عَلٰی مَنِ اتَّبَعَ الۡهُدٰی
অনুবাদ: সুতরাং তোমরা দু’জন তার কাছে যাও অতঃপর বল, ‘আমরা তোমার রবের দু’জন রাসূল। সুতরাং তুমি বনী ইসরাঈলকে আমাদের সাথে যেতে দাও এবং তাদেরকে নির্যাতন করো না। আমরা তোমার কাছে এসেছি তোমার রবের আয়াত নিয়ে। আর যারা সৎ পথ অনুসরণ করে, তাদের প্রতি শান্তি’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৪৭)

43 ৪৩
اِذۡ یُرِیۡکَهُمُ اللّٰهُ فِیۡ مَنَامِکَ قَلِیۡلًا ؕ وَ لَوۡ اَرٰىکَهُمۡ کَثِیۡرًا لَّفَشِلۡتُمۡ وَ لَتَنَازَعۡتُمۡ فِی الۡاَمۡرِ وَ لٰکِنَّ اللّٰهَ سَلَّمَ ؕ اِنَّهٗ عَلِیۡمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: যখন আল্লাহ তোমাকে স্বপ্নের মধ্যে তাদেরকে স্বল্প সংখ্যায় দেখিয়েছিলেন। আর তোমাকে যদি তিনি তাদেরকে বেশি সংখ্যায় দেখাতেন, তাহলে অবশ্যই তোমরা সাহসহারা হয়ে পড়তে এবং বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক করতে। কিন্তু আল্লাহ নিরাপত্তা দিয়েছেন। নিশ্চয় অন্তরে যা আছে তিনি সে সব বিষয়ে অবগত।
(আল-আনফাল আয়াত: ৪৩)

31 ৩১
اِتَّخَذُوۡۤا اَحۡبَارَهُمۡ وَ رُهۡبَانَهُمۡ اَرۡبَابًا مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَ الۡمَسِیۡحَ ابۡنَ مَرۡیَمَ ۚ وَ مَاۤ اُمِرُوۡۤا اِلَّا لِیَعۡبُدُوۡۤا اِلٰـهًا وَّاحِدًا ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ؕ سُبۡحٰنَهٗ عَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: তারা আল্লাহকে ছেড়ে তাদের পন্ডিত ও সংসার-বিরাগীদের* রব হিসেবে গ্রহণ করেছে এবং মারইয়ামপুত্র মাসীহকেও। অথচ তারা এক ইলাহের ইবাদত করার জন্যই আদিষ্ট হয়েছে, তিনি ছাড়া কোন (হক) ইলাহ নেই। তারা যে শরীক করে তিনি তা থেকে পবিত্র।
(আত-তাওবা আয়াত: ৩১)

52 ৫২
وَ کُلُّ شَیۡءٍ فَعَلُوۡهُ فِی الزُّبُرِ
অনুবাদ: আর তারা যা করেছে, সব কিছুই ‘আমলনামায়’ রয়েছে।
(আল-কামার আয়াত: ৫২)

48 ৪৮
اُنۡظُرۡ کَیۡفَ ضَرَبُوۡا لَکَ الۡاَمۡثَالَ فَضَلُّوۡا فَلَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: দেখ, তারা তোমার জন্য কেমন সব উপমা দিচ্ছে ! ফলে তারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, সুতরাং তারা পথ পাবে না।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৪৮)

64 ৬৪
اَلَاۤ اِنَّ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ قَدۡ یَعۡلَمُ مَاۤ اَنۡتُمۡ عَلَیۡهِ ؕ وَ یَوۡمَ یُرۡجَعُوۡنَ اِلَیۡهِ فَیُنَبِّئُهُمۡ بِمَا عَمِلُوۡا ؕ وَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: সাবধান, আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে তা আল্লাহরই; তোমরা যে অবস্থায় আছ তা তিনি অবশ্যই জানেন এবং যেদিন তাদেরকে তাঁর কাছে ফিরিয়ে নেয়া হবে সেদিন তারা যা করত তিনি তাদেরকে তা জানিয়ে দেবেন। আল্লাহ সব কিছু সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
(আন-নূর আয়াত: ৬৪)

40 ৪০
قَالَ عَمَّا قَلِیۡلٍ لَّیُصۡبِحُنَّ نٰدِمِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ বললেন, ‘কিছু সময়ের মধ্যেই তারা নিশ্চিতরূপে অনুতপ্ত হবে’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৪০)

22 ২২
اِنَّ شَرَّ الدَّوَآبِّ عِنۡدَ اللّٰهِ الصُّمُّ الۡبُکۡمُ الَّذِیۡنَ لَا یَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহর নিকট নিকৃষ্টতম বিচরণশীল প্রাণী হচ্ছে বধির, বোবা, যারা বুঝে না।
(আল-আনফাল আয়াত: ২২)

27 ২৭
وَ اللّٰهُ یُرِیۡدُ اَنۡ یَّتُوۡبَ عَلَیۡکُمۡ ۟ وَ یُرِیۡدُ الَّذِیۡنَ یَتَّبِعُوۡنَ الشَّهَوٰتِ اَنۡ تَمِیۡلُوۡا مَیۡلًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: আর আল্লাহ চান তোমাদের তাওবা কবূল করতে। আর যারা প্রবৃত্তির অনুসরণ করে তারা চায় যে, তোমরা প্রবলভাবে (সত্য পথ থেকে) বিচ্যুত হও।
(আন-নিসা আয়াত: ২৭)

52 ৫২
وَ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ لَهُ الدِّیۡنُ وَاصِبًا ؕ اَفَغَیۡرَ اللّٰهِ تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর আসমানসমূহ ও যমীনে যা আছে, তা তারই এবং সার্বক্ষণিক আনুগত্য তারই। অতএব তোমরা কি আল্লাহ ছাড়া অন্যকে ভয় করবে?
(আন-নাহাল আয়াত: ৫২)

4 ৪
اِنۡ کُلُّ نَفۡسٍ لَّمَّا عَلَیۡهَا حَافِظٌ
অনুবাদ: প্রত্যেক জীবের উপরই সংরক্ষক রয়েছে।
(আত-তারিক আয়াত: ৪)

32 ৩২
وَ یٰقَوۡمِ اِنِّیۡۤ اَخَافُ عَلَیۡکُمۡ یَوۡمَ التَّنَادِ
অনুবাদ: ‘আর হে আমার কওম, আমি তোমাদের জন্য পারস্পরিক ভয়ার্ত আহবান দিনের আশঙ্কা করি’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৩২)

73 ৭৩
نَحۡنُ جَعَلۡنٰهَا تَذۡکِرَۃً وَّ مَتَاعًا لِّلۡمُقۡوِیۡنَ
অনুবাদ: একে আমি করেছি এক স্মারক ও মরুবাসীর প্রয়োজনীয় বস্তু।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৭৩)

24 ২৪
فَنَادٰىهَا مِنۡ تَحۡتِهَاۤ اَلَّا تَحۡزَنِیۡ قَدۡ جَعَلَ رَبُّکِ تَحۡتَکِ سَرِیًّا
অনুবাদ: তখন তার নিচ থেকে সে তাকে ডেকে বলল যে, ‘তুমি চিন্তা করো না। তোমার রব তোমার নিচে একটি ঝর্ণা সৃষ্টি করেছেন’।
(মারইয়াম আয়াত: ২৪)

53 ৫৩
اَمۡ لَهُمۡ نَصِیۡبٌ مِّنَ الۡمُلۡکِ فَاِذًا لَّا یُؤۡتُوۡنَ النَّاسَ نَقِیۡرًا
অনুবাদ: তবে কি তাদের জন্য রাজত্বে কোন অংশ আছে? তাহলে তখনতো তারা মানুষকে খেজুরবীচির উপরের আবরণ পরিমাণও কিছু দেবে না।
(আন-নিসা আয়াত: ৫৩)

84 ৮৪
وَ هُوَ الَّذِیۡ فِی السَّمَآءِ اِلٰهٌ وَّ فِی الۡاَرۡضِ اِلٰهٌ ؕ وَ هُوَ الۡحَکِیۡمُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: আর তিনিই আসমানে ইলাহ এবং তিনিই যমীনে ইলাহ; আর তিনি প্রজ্ঞাময়, সর্বজ্ঞ।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৮৪)

78 ৭৮
تَبٰرَکَ اسۡمُ رَبِّکَ ذِی الۡجَلٰلِ وَ الۡاِکۡرَامِ
অনুবাদ: তোমার রবের নাম বরকতময়, যিনি মহামহিম ও মহানুভব।
(আর-রাহমান আয়াত: ৭৮)

16 ১৬
قَالُوۡا رَبُّنَا یَعۡلَمُ اِنَّاۤ اِلَیۡکُمۡ لَمُرۡسَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমাদের রব জানেন, অবশ্যই আমরা তোমাদের কাছে প্রেরিত রাসূল’।
(ইয়াসীন আয়াত: ১৬)

16 ১৬
اِذۡ نَادٰىهُ رَبُّهٗ بِالۡوَادِ الۡمُقَدَّسِ طُوًی
অনুবাদ: যখন তার রব তাকে পবিত্র তুওয়া উপত্যকায় ডেকেছিলেন,
(আন-নাযিআত আয়াত: ১৬)

21 ২১
اَمۡ لَهُمۡ شُرَکٰٓؤُا شَرَعُوۡا لَهُمۡ مِّنَ الدِّیۡنِ مَا لَمۡ یَاۡذَنۡۢ بِهِ اللّٰهُ ؕ وَ لَوۡ لَا کَلِمَۃُ الۡفَصۡلِ لَقُضِیَ بَیۡنَهُمۡ ؕ وَ اِنَّ الظّٰلِمِیۡنَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তাদের জন্য কি এমন কিছু শরীক আছে, যারা তাদের জন্য দীনের বিধান দিয়েছে, যার অনুমতি আল্লাহ দেননি? আর ফয়সালার ঘোষণা না থাকলে তাদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েই যেত। আর নিশ্চয় যালিমদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আশ-শূরা আয়াত: ২১)

34 ৩৪
وَّ کَاۡسًا دِهَاقًا
অনুবাদ: আর পরিপূর্ণ পানপাত্র।
(আন-নাবা আয়াত: ৩৪)

45 ৪৫
فَاَلۡقٰی مُوۡسٰی عَصَاهُ فَاِذَا هِیَ تَلۡقَفُ مَا یَاۡفِکُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর মূসা তার লাঠি ফেলল, ফলে তৎক্ষণাৎ তা তাদের মিথ্যা প্রদর্শনীগুলো গ্রাস করে ফেলল।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৪৫)

85 ৮৫
اِنَّ الَّذِیۡ فَرَضَ عَلَیۡکَ الۡقُرۡاٰنَ لَرَآدُّکَ اِلٰی مَعَادٍ ؕ قُلۡ رَّبِّیۡۤ اَعۡلَمُ مَنۡ جَآءَ بِالۡهُدٰی وَ مَنۡ هُوَ فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় যিনি তোমার প্রতি কুরআনকে বিধানস্বরূপ দিয়েছেন, অবশ্যই তিনি তোমাকে প্রত্যাবর্তনস্থলে* ফিরিয়ে নেবেন। বল, ‘আমার রব বেশী জানেন, কে হিদায়াত নিয়ে এসেছে, আর কে রয়েছে স্পষ্ট পথভ্রষ্টতায়’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৮৫)

17 ১৭
اَفَلَا یَنۡظُرُوۡنَ اِلَی الۡاِبِلِ کَیۡفَ خُلِقَتۡ
অনুবাদ: তবে কি তারা উটের প্রতি দৃষ্টিপাত করে না, কীভাবে তা সৃষ্টি করা হয়েছে?
(আল-গাশিয়া আয়াত: ১৭)

49 ৪৯
هٰذَا ذِکۡرٌ ؕ وَ اِنَّ لِلۡمُتَّقِیۡنَ لَحُسۡنَ مَاٰبٍ
অনুবাদ: এটি এক স্মরণ, আর মুত্তাকীদের জন্য অবশ্যই রয়েছে উত্তম নিবাস-
(সোয়াদ আয়াত: ৪৯)

83 ৮৩
فَسُبۡحٰنَ الَّذِیۡ بِیَدِهٖ مَلَکُوۡتُ کُلِّ شَیۡءٍ وَّ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব পবিত্র মহান তিনি, যার হাতে রয়েছে সকল কিছুর রাজত্ব এবং তাঁরই দিকে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৮৩)

74 ৭৪
اِلَّا عِبَادَ اللّٰهِ الۡمُخۡلَصِیۡنَ
অনুবাদ: অবশ্য আল্লাহর মনোনীত বান্দারা ছাড়া।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৭৪)

67 ৬৭
اَوَ لَمۡ یَرَوۡا اَنَّا جَعَلۡنَا حَرَمًا اٰمِنًا وَّ یُتَخَطَّفُ النَّاسُ مِنۡ حَوۡلِهِمۡ ؕ اَفَبِالۡبَاطِلِ یُؤۡمِنُوۡنَ وَ بِنِعۡمَۃِ اللّٰهِ یَکۡفُرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি দেখে না যে, আমি ‘হারাম’ কে নিরাপদ বানিয়েছি, অথচ তাদের আশ পাশ থেকে মানুষদেরকে ছিনিয়ে নেয়া হয়? তাহলে কি তারা অসত্যেই বিশ্বাস করবে এবং আল্লাহর নিআমতকে অস্বীকার করবে?
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৬৭)

90 ৯০
وَ قَالُوۡا لَنۡ نُّؤۡمِنَ لَکَ حَتّٰی تَفۡجُرَ لَنَا مِنَ الۡاَرۡضِ یَنۡۢبُوۡعًا
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘আমরা তোমার প্রতি কখনো ঈমান আনব না, যতক্ষণ না তুমি আমাদের জন্য যমীন থেকে একটি ঝর্নাধারা উৎসারিত করবে’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৯০)

41 ৪১
وَ اِذَا رَاَوۡکَ اِنۡ یَّتَّخِذُوۡنَکَ اِلَّا هُزُوًا ؕ اَهٰذَا الَّذِیۡ بَعَثَ اللّٰهُ رَسُوۡلًا
অনুবাদ: আর তারা যখন তোমাকে দেখে, তখন তারা তোমাকে ঠাট্টা-বিদ্রূপের পাত্র হিসেবেই গ্রহণ করে, ‘এ-ই কি সেই লোক, যাকে আল্লাহ রাসূল করে পাঠিয়েছেন’?
(আল-ফুরকান আয়াত: ৪১)

51 ৫১
ذٰلِکَ بِمَا قَدَّمَتۡ اَیۡدِیۡکُمۡ وَ اَنَّ اللّٰهَ لَیۡسَ بِظَلَّامٍ لِّلۡعَبِیۡدِ
অনুবাদ: তোমাদের হাত আগে যা প্রেরণ করেছে সে কারণে এ পরিণাম। আর নিশ্চয় আল্লাহ বান্দাদের প্রতি যুলমকারী নন।
(আল-আনফাল আয়াত: ৫১)

49 ৪৯
وَ اِنۡ کَانُوۡا مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ یُّنَزَّلَ عَلَیۡهِمۡ مِّنۡ قَبۡلِهٖ لَمُبۡلِسِیۡنَ
অনুবাদ: যদিও এর আগে তাদের প্রতি বৃষ্টি বর্ষণের পূর্বে তারা ছিল নিরাশ।
(আর-রুম আয়াত: ৪৯)

101 ১০১
الَّذِیۡنَ کَانَتۡ اَعۡیُنُهُمۡ فِیۡ غِطَـآءٍ عَنۡ ذِکۡرِیۡ وَ کَانُوۡا لَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ سَمۡعًا
অনুবাদ: আমার স্মরণ থেকে যাদের চোখ ছিল আবরণে ঢাকা এবং যারা শুনতেও ছিল অক্ষম।
(আল-কাহফ আয়াত: ১০১)

40 ৪০
مَا تَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اِلَّاۤ اَسۡمَآءً سَمَّیۡتُمُوۡهَاۤ اَنۡتُمۡ وَ اٰبَآؤُکُمۡ مَّاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ بِهَا مِنۡ سُلۡطٰنٍ ؕ اِنِ الۡحُکۡمُ اِلَّا لِلّٰهِ ؕ اَمَرَ اَلَّا تَعۡبُدُوۡۤا اِلَّاۤ اِیَّاهُ ؕ ذٰلِکَ الدِّیۡنُ الۡقَیِّمُ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা তাঁকে বাদ দিয়ে নিছক কতগুলো নামের ইবাদাত করছ, যাদের নামকরণ তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা করেছ, যাদের ব্যাপারে আল্লাহ প্রমাণ নাযিল করেননি। বিধান একমাত্র আল্লাহরই। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন যে, ‘তাঁকে ছাড়া আর কারো ইবাদাত করো না’। এটিই সঠিক দীন, কিন্তু অধিকাংশ লোক জানে না’।
(ইউসুফ আয়াত: ৪০)

27 ২৭
وَ لَوۡ اَنَّ مَا فِی الۡاَرۡضِ مِنۡ شَجَرَۃٍ اَقۡلَامٌ وَّ الۡبَحۡرُ یَمُدُّهٗ مِنۡۢ بَعۡدِهٖ سَبۡعَۃُ اَبۡحُرٍ مَّا نَفِدَتۡ کَلِمٰتُ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যমীনে যত গাছ আছে তা যদি কলম হয়, আর সমুদ্র (হয় কালি), তার সাথে কালিতে পরিণত হয় আরো সাত সমুদ্র, তবুও আল্লাহর বাণীসমূহ শেষ হবে না। নিশ্চয় আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(লুকমান আয়াত: ২৭)

61 ৬১
مَّلۡعُوۡنِیۡنَ ۚۛ اَیۡنَمَا ثُقِفُوۡۤا اُخِذُوۡا وَ قُتِّلُوۡا تَقۡتِیۡلًا
অনুবাদ: অভিশপ্ত অবস্থায়। তাদেরকে যেখানেই পাওয়া যাবে, পাকড়াও করা হবে এবং নির্মমভাবে হত্যা করা হবে।
(আল-আহযাব আয়াত: ৬১)

90 ৯০
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ هَدَی اللّٰهُ فَبِهُدٰىهُمُ اقۡتَدِهۡ ؕ قُلۡ لَّاۤ اَسۡـَٔلُکُمۡ عَلَیۡهِ اَجۡرًا ؕ اِنۡ هُوَ اِلَّا ذِکۡرٰی لِلۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: এরাই তারা, যাদেরকে আল্লাহ হিদায়াত করেছেন। অতএব তাদের হিদায়াত তুমি অনুসরণ কর। বল, ‘আমি তোমাদের কাছে এর উপর কোন বিনিময় চাই না। এটা তো সৃষ্টিকুলের জন্য উপদেশমাত্র।
(আল-আনআম আয়াত: ৯০)

39 ৩৯
وَ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا صُمٌّ وَّ بُکۡمٌ فِی الظُّلُمٰتِ ؕ مَنۡ یَّشَاِ اللّٰهُ یُضۡلِلۡهُ ؕ وَ مَنۡ یَّشَاۡ یَجۡعَلۡهُ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: আর যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে, তারা বোবা ও বধির, অন্ধকারে রয়েছে। আল্লাহ যাকে চান, তাকে পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে চান তাকে সরল পথে অটল রাখেন।
(আল-আনআম আয়াত: ৩৯)

9 ৯
عٰلِمُ الۡغَیۡبِ وَ الشَّهَادَۃِ الۡکَبِیۡرُ الۡمُتَعَالِ
অনুবাদ: তিনি গায়েব ও প্রকাশ্যের জ্ঞানী, মহান, সর্বোচ্চ।
(আর-রাদ আয়াত: ৯)

23 ২৩
فَحَشَرَ فَنَادٰی
অনুবাদ: অতঃপর সে লোকদেরকে একত্র করে ঘোষণা দিল।
(আন-নাযিআত আয়াত: ২৩)

7 ৭
زَعَمَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَنۡ لَّنۡ یُّبۡعَثُوۡا ؕ قُلۡ بَلٰی وَ رَبِّیۡ لَتُبۡعَثُنَّ ثُمَّ لَتُنَبَّؤُنَّ بِمَا عَمِلۡتُمۡ ؕ وَ ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ یَسِیۡرٌ
অনুবাদ: কাফিররা ধারণা করেছিল যে, তারা কখনোই পুনরুত্থিত হবে না। বল, ‘হ্যাঁ, আমার রবের কসম, তোমরা অবশ্যই পুনরুত্থিত হবে। অতঃপর তোমরা যা আমল করেছিলে তা অবশ্যই তোমাদের জানানো হবে। আর এটি আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ৭)

5 ৫
وَ قَالُوۡا قُلُوۡبُنَا فِیۡۤ اَکِنَّۃٍ مِّمَّا تَدۡعُوۡنَاۤ اِلَیۡهِ وَ فِیۡۤ اٰذَانِنَا وَقۡرٌ وَّ مِنۡۢ بَیۡنِنَا وَ بَیۡنِکَ حِجَابٌ فَاعۡمَلۡ اِنَّنَا عٰمِلُوۡنَ ؓ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘তুমি আমাদেরকে যার প্রতি আহবান করছ সে বিষয়ে আমাদের অন্তরসমূহ আচ্ছাদিত, আমাদের কানের মধ্যে রয়েছে বধিরতা আর তোমার ও আমাদের মধ্যে রয়েছে অন্তরায়। অতএব তুমি (তোমার) কাজ কর, নিশ্চয় আমরা (আমাদের) কাজ করব।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৫)

97 ৯৭
اِلٰی فِرۡعَوۡنَ وَ مَلَا۠ئِهٖ فَاتَّبَعُوۡۤا اَمۡرَ فِرۡعَوۡنَ ۚ وَ مَاۤ اَمۡرُ فِرۡعَوۡنَ بِرَشِیۡدٍ
অনুবাদ: ফির‘আউন ও তার নেতৃবৃন্দের কাছে। অতঃপর তারা ফির‘আউনের নির্দেশের অনুসরণ করল। আর ফির‘আউনের নির্দেশ সঠিক ছিল না।
(হূদ আয়াত: ৯৭)

78 ৭৮
وَ هُوَ الَّذِیۡۤ اَنۡشَاَ لَکُمُ السَّمۡعَ وَ الۡاَبۡصَارَ وَ الۡاَفۡـِٕدَۃَ ؕ قَلِیۡلًا مَّا تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই তোমাদের জন্য কান, চোখসমূহ ও অন্তরসমূহ সৃষ্টি করেছেন; তোমরা কমই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৭৮)

32 ৩২
وَّ بَرًّۢا بِوَالِدَتِیۡ ۫ وَ لَمۡ یَجۡعَلۡنِیۡ جَبَّارًا شَقِیًّا
অনুবাদ: ‘আর আমাকে মায়ের প্রতি অনুগত করেছেন এবং তিনি আমাকে অহঙ্কারী, অবাধ্য করেননি’।
(মারইয়াম আয়াত: ৩২)

3 ৩
وَ لَوۡ لَاۤ اَنۡ کَتَبَ اللّٰهُ عَلَیۡهِمُ الۡجَلَآءَ لَعَذَّبَهُمۡ فِی الدُّنۡیَا ؕ وَ لَهُمۡ فِی الۡاٰخِرَۃِ عَذَابُ النَّارِ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যদি তাদের জন্য নির্বাসন লিপিবদ্ধ না করতেন, তবে তিনি তাদেরকে দুনিয়াতে শাস্তি দিতেন এবং তাদের জন্য আখিরাতে রয়েছে আগুনের শাস্তি।
(আল-হাশর আয়াত: ৩)

61 ৬১
وَ مِنۡهُمُ الَّذِیۡنَ یُؤۡذُوۡنَ النَّبِیَّ وَ یَقُوۡلُوۡنَ هُوَ اُذُنٌ ؕ قُلۡ اُذُنُ خَیۡرٍ لَّکُمۡ یُؤۡمِنُ بِاللّٰهِ وَ یُؤۡمِنُ لِلۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ رَحۡمَۃٌ لِّلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مِنۡکُمۡ ؕ وَ الَّذِیۡنَ یُؤۡذُوۡنَ رَسُوۡلَ اللّٰهِ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে এমন লোক আছে, যারা নবীকে কষ্ট দেয় এবং বলে, ‘তিনি (সব বিষয়ে) শ্রবণকারী’। বল, তোমাদের জন্য যা কল্যাণের তা শ্রবণকারী। সে আল্লাহর প্রতি ঈমান রাখে এবং মুমিনদের বিশ্বাস করে, আর তোমাদের মধ্যে যারা ঈমানদার তাদের জন্য সে রহমত এবং যারা আল্লাহর রাসূলকে কষ্ট দেয়, তাদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক আযাব।
(আত-তাওবা আয়াত: ৬১)

58 ৫৮
فَاِنَّمَا یَسَّرۡنٰهُ بِلِسَانِکَ لَعَلَّهُمۡ یَتَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তো তোমার ভাষায় কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে।
(আদ-দুখান আয়াত: ৫৮)

11 ১১
وَ مَا یَاۡتِیۡهِمۡ مِّنۡ رَّسُوۡلٍ اِلَّا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখনই তাদের নিকট কোন রাসূল আসত তারা তাকে নিয়ে উপহাস করত।
(আল-হিজর আয়াত: ১১)

29 ২৯
فَاَقۡبَلَتِ امۡرَاَتُهٗ فِیۡ صَرَّۃٍ فَصَکَّتۡ وَجۡهَهَا وَ قَالَتۡ عَجُوۡزٌ عَقِیۡمٌ
অনুবাদ: তখন তার স্ত্রী চিৎকার করতে করতে এগিয়ে আসল এবং নিজ মুখ চাপড়িয়ে বলল, ‘বৃদ্ধা-বন্ধ্যা’।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ২৯)

16 ১৬
فَلَاۤ اُقۡسِمُ بِالشَّفَقِ
অনুবাদ: অতঃপর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ১৬)

75 ৭৫
اَفَتَطۡمَعُوۡنَ اَنۡ یُّؤۡمِنُوۡا لَکُمۡ وَ قَدۡ کَانَ فَرِیۡقٌ مِّنۡهُمۡ یَسۡمَعُوۡنَ کَلٰمَ اللّٰهِ ثُمَّ یُحَرِّفُوۡنَهٗ مِنۡۢ بَعۡدِ مَا عَقَلُوۡهُ وَ هُمۡ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা কি এই আশা করছ যে, তারা তোমাদের প্রতি ঈমান আনবে? অথচ তাদের একটি দল ছিল যারা আল্লাহর বাণী শুনত অতঃপর তা বুঝে নেয়ার পর তা তারা বিকৃত করত জেনে বুঝে।
(আল-বাকারা আয়াত: ৭৫)

22 ২২
فِیۡ لَوۡحٍ مَّحۡفُوۡظٍ
অনুবাদ: সুরক্ষিত ফলকে (লিপিবদ্ধ)।
(আল-বুরুজ আয়াত: ২২)

2 ২
قَدۡ فَرَضَ اللّٰهُ لَکُمۡ تَحِلَّۃَ اَیۡمَانِکُمۡ ۚ وَ اللّٰهُ مَوۡلٰىکُمۡ ۚ وَ هُوَ الۡعَلِیۡمُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমাদের জন্য শপথ হতে মুক্তির বিধান দিয়েছেন; আর আল্লাহ তোমাদের অভিভাবক এবং তিনি সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাবান।
(আত-তাহরীম আয়াত: ২)

18 ১৮
یَسۡتَعۡجِلُ بِهَا الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِهَا ۚ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مُشۡفِقُوۡنَ مِنۡهَا ۙ وَ یَعۡلَمُوۡنَ اَنَّهَا الۡحَقُّ ؕ اَلَاۤ اِنَّ الَّذِیۡنَ یُمَارُوۡنَ فِی السَّاعَۃِ لَفِیۡ ضَلٰلٍۭ بَعِیۡدٍ
অনুবাদ: যারা এতে ঈমান আনে না, তারাই তা ত্বরান্বিত করতে চায়। আর যারা ঈমান এনেছে, তারা একে ভয় করে এবং তারা জানে যে, এটা অবশ্যই সত্য। জেনে রেখ, নিশ্চয় যারা কিয়ামত সম্পর্কে বাক-বিতন্ডা করে তারা সুদূর পথভ্রষ্টতায় নিপতিত।
(আশ-শূরা আয়াত: ১৮)

25 ২৫
وَ اسۡتَبَقَا الۡبَابَ وَ قَدَّتۡ قَمِیۡصَهٗ مِنۡ دُبُرٍ وَّ اَلۡفَیَا سَیِّدَهَا لَدَا الۡبَابِ ؕ قَالَتۡ مَا جَزَآءُ مَنۡ اَرَادَ بِاَهۡلِکَ سُوۡٓءًا اِلَّاۤ اَنۡ یُّسۡجَنَ اَوۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তারা উভয়ে দরজার দিকে দৌড়ে গেল এবং মহিলা পেছন হতে তার জামা ছিঁড়ে ফেলল। আর তারা মহিলার স্বামীকে দরজার কাছে পেল। মহিলা বলল, ‘যে লোক তোমার পরিবারের সাথে মন্দকর্ম করতে চেয়েছে, তাকে কারাবন্দি করা বা যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি দেয়া ছাড়া তার আর কী দন্ড হতে পারে’?
(ইউসুফ আয়াত: ২৫)

82 ৮২
وَ اِنِّیۡ لَغَفَّارٌ لِّمَنۡ تَابَ وَ اٰمَنَ وَ عَمِلَ صَالِحًا ثُمَّ اهۡتَدٰی
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি তার প্রতি ক্ষমাশীল, যে তাওবা করে, ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে অতঃপর সৎ পথে চলতে থাকে।
(ত্ব-হা আয়াত: ৮২)

4 ৪
یَعۡلَمُ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ یَعۡلَمُ مَا تُسِرُّوۡنَ وَ مَا تُعۡلِنُوۡنَ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে তিনি তা জানেন এবং তিনি জানেন যা তোমরা গোপন কর এবং যা তোমরা প্রকাশ কর। আল্লাহ অন্তরসমূহে যা কিছু আছে সে বিষয়ে সম্যক জ্ঞাত।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ৪)

115 ১১৫
اِنَّمَا حَرَّمَ عَلَیۡکُمُ الۡمَیۡتَۃَ وَ الدَّمَ وَ لَحۡمَ الۡخِنۡزِیۡرِ وَ مَاۤ اُهِلَّ لِغَیۡرِ اللّٰهِ بِهٖ ۚ فَمَنِ اضۡطُرَّ غَیۡرَ بَاغٍ وَّ لَا عَادٍ فَاِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: তিনি তো তোমাদের উপর হারাম করেছেন মৃত জন্তু, রক্ত, শূকরের গোশ্ত এবং যে জন্তুর যবেহকালে আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারও নাম নেয়া হয়েছে। তবে যে নিরুপায় হয়ে, ইচ্ছাকৃত অবাধ্যতা ও সীমালঙ্ঘন ব্যতীত, (প্রয়োজন মুতাবেক গ্রহণ করবে) তবে আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।
(আন-নাহাল আয়াত: ১১৫)

13 ১৩
اَلَا تُقَاتِلُوۡنَ قَوۡمًا نَّکَثُوۡۤا اَیۡمَانَهُمۡ وَ هَمُّوۡا بِاِخۡرَاجِ الرَّسُوۡلِ وَ هُمۡ بَدَءُوۡکُمۡ اَوَّلَ مَرَّۃٍ ؕ اَتَخۡشَوۡنَهُمۡ ۚ فَاللّٰهُ اَحَقُّ اَنۡ تَخۡشَوۡهُ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: তোমরা কেন এমন কওমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর না, যারা তাদের কসম ভঙ্গ করেছে এবং রাসূলকে বহিষ্কার করার ইচ্ছা পোষণ করেছে, আর তারাই প্রথমে তোমাদের সাথে আরম্ভ করেছে। তোমরা কি তাদেরকে ভয় করছ? অথচ আল্লাহ অধিক উপযুক্ত যে, তোমরা তাঁকে ভয় করবে, যদি তোমরা মুমিন হও।
(আত-তাওবা আয়াত: ১৩)

105 ১০৫
مَا یَوَدُّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ وَ لَا الۡمُشۡرِکِیۡنَ اَنۡ یُّنَزَّلَ عَلَیۡکُمۡ مِّنۡ خَیۡرٍ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ یَخۡتَصُّ بِرَحۡمَتِهٖ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ ذُو الۡفَضۡلِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: আহলে কিতাব ও মুশরিকদের মধ্য থেকে যারা কুফরী করেছে, তারা চায় না যে, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে তোমাদের উপর কোন কল্যাণ নাযিল হোক। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে তাঁর রহমত দ্বারা খাস করেন এবং আল্লাহ মহান অনুগ্রহের অধিকারী।
(আল-বাকারা আয়াত: ১০৫)

114 ১১৪
قَالَ نَعَمۡ وَ اِنَّکُمۡ لَمِنَ الۡمُقَرَّبِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হ্যাঁ, আর অবশ্যই তোমরা আমার ঘনিষ্ঠ লোকদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১১৪)

7 ৭
وَ الۡخَامِسَۃُ اَنَّ لَعۡنَتَ اللّٰهِ عَلَیۡهِ اِنۡ کَانَ مِنَ الۡکٰذِبِیۡنَ
অনুবাদ: আর পঞ্চমবারে সাক্ষ্য দেবে যে, সে যদি মিথ্যাবাদী হয়, তবে নিশ্চয় তার উপর আল্লাহর লা‘নত।
(আন-নূর আয়াত: ৭)

13 ১৩
ثُمَّ لَا یَمُوۡتُ فِیۡهَا وَ لَا یَحۡیٰی
অনুবাদ: তারপর সে সেখানে মরবেও না এবং বাঁচবেও না।
(আল-আলা আয়াত: ১৩)

13 ১৩
یَوۡمَ هُمۡ عَلَی النَّارِ یُفۡتَنُوۡنَ
অনুবাদ: ‘যে দিন তারা অগ্নিতে সাজাপ্রাপ্ত হবে’।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ১৩)

71 ৭১
اَوَ لَمۡ یَرَوۡا اَنَّا خَلَقۡنَا لَهُمۡ مِّمَّا عَمِلَتۡ اَیۡدِیۡنَاۤ اَنۡعَامًا فَهُمۡ لَهَا مٰلِکُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি দেখেনি, আমার হাতের তৈরী বস্তুসমূহের মধ্যে আমি তাদের জন্য চতুষ্পদ জন্তু সৃষ্টি করেছি। অতঃপর তারা হল এগুলোর মালিক।
(ইয়াসীন আয়াত: ৭১)

60 ৬০
وَ تَضۡحَکُوۡنَ وَ لَا تَبۡکُوۡنَ
অনুবাদ: আর হাসছ এবং কাঁদছ না?
(আন-নাজম আয়াত: ৬০)

66 ৬৬
وَ کَذَّبَ بِهٖ قَوۡمُکَ وَ هُوَ الۡحَقُّ ؕ قُلۡ لَّسۡتُ عَلَیۡکُمۡ بِوَکِیۡلٍ
অনুবাদ: আর তোমার কওম তা অস্বীকার করেছে, অথচ তা সত্য। বল, ‘আমি তোমাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক নই’।
(আল-আনআম আয়াত: ৬৬)

17 ১৭
وَ اِذَا بُشِّرَ اَحَدُهُمۡ بِمَا ضَرَبَ لِلرَّحۡمٰنِ مَثَلًا ظَلَّ وَجۡهُهٗ مُسۡوَدًّا وَّ هُوَ کَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যখন তাদের কাউকে সুসংবাদ দেয়া হয়, যা রহমানের প্রতি তারা দৃষ্টান্ত পেশ করে, তখন তার মুখমণ্ডল মলিন হয়ে যায়। এমতাবস্থায় যে, সে দুঃসহ যাতনাপিষ্ট।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ১৭)

34 ৩৪
وَ لِبُیُوۡتِهِمۡ اَبۡوَابًا وَّ سُرُرًا عَلَیۡهَا یَتَّکِـُٔوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের গৃহসমূহের জন্য দরজা ও পালঙ্ক, যাতে তারা হেলান দেয়।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৩৪)

53 ৫৩
وَّ قَدۡ کَفَرُوۡا بِهٖ مِنۡ قَبۡلُ ۚ وَ یَقۡذِفُوۡنَ بِالۡغَیۡبِ مِنۡ مَّکَانٍۭ بَعِیۡدٍ
অনুবাদ: অথচ তারা ইতঃপূর্বে তা অস্বীকার করত এবং তারা দূরবর্তী স্থান থেকে গায়েব সম্পর্কে কুটমন্তব্য ছুঁড়ে মারত।
(সাবা আয়াত: ৫৩)

63 ৬৩
قُلۡ مَنۡ یُّنَجِّیۡکُمۡ مِّنۡ ظُلُمٰتِ الۡبَرِّ وَ الۡبَحۡرِ تَدۡعُوۡنَهٗ تَضَرُّعًا وَّ خُفۡیَۃً ۚ لَئِنۡ اَنۡجٰىنَا مِنۡ هٰذِهٖ لَنَکُوۡنَنَّ مِنَ الشّٰکِرِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘কে তোমাদেরকে নাজাত দেন স্থল ও সমুদ্রের যাবতীয় অন্ধকার থেকে? তোমরা তাকে ডাক অনুনয় বিনয় করে ও চুপিসারে যে, যদি তিনি আমাদেরকে এ থেকে নাজাত দেন, আমরা অবশ্যই কৃতজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত হব’।
(আল-আনআম আয়াত: ৬৩)

147 ১৪৭
اَلۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّکَ فَلَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُمۡتَرِیۡنَ
অনুবাদ: সত্য তোমার রবের পক্ষ থেকে। সুতরাং তুমি কখনো সন্দেহ পোষণকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৪৭)

38 ৩৮
اِنَّکُمۡ لَذَآئِقُوا الۡعَذَابِ الۡاَلِیۡمِ
অনুবাদ: অবশ্যই তোমরা যন্ত্রণাদায়ক আযাব আস্বাদন করবে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৩৮)

2 ২
فَصَلِّ لِرَبِّکَ وَ انۡحَرۡ
অনুবাদ: অতএব তোমার রবের উদ্দেশ্যেই সালাত পড় এবং নহর কর*।
(আল-কাউসার আয়াত: ২)

126 ১২৬
فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوۡنِ
অনুবাদ: ‘সুতরাং আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং আমার আনুগত্য কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১২৬)

65 ৬৫
وَ اللّٰهُ اَنۡزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً فَاَحۡیَا بِهِ الۡاَرۡضَ بَعۡدَ مَوۡتِهَا ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لِّقَوۡمٍ یَّسۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ আকাশ হতে বারি বর্ষণ করেন এবং তদ্বারা তিনি ভূমিকে ওর মৃত্যুর পর পুনর্জীবিত করেন। অবশ্যই এতে নিদর্শন রয়েছে যে সম্প্রদায় কথা শোনে তাদের জন্য।
(আন-নাহাল আয়াত: ৬৫)

63 ৬৩
وَ لَمَّا جَآءَ عِیۡسٰی بِالۡبَیِّنٰتِ قَالَ قَدۡ جِئۡتُکُمۡ بِالۡحِکۡمَۃِ وَ لِاُبَیِّنَ لَکُمۡ بَعۡضَ الَّذِیۡ تَخۡتَلِفُوۡنَ فِیۡهِ ۚ فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوۡنِ
অনুবাদ: আর যখন ঈসা সুস্পষ্ট প্রমাণাদি নিয়ে আসল, তখন সে বলল, ‘আমি অবশ্যই তোমাদের কাছে হিকমত নিয়ে এসেছি এবং এসেছি তোমরা যে কতক বিষয়ে মতবিরোধে লিপ্ত তা স্পষ্ট করে দিতে। অতএব তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং আমার আনুগত্য কর’।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৬৩)

14 ১৪
ذُوۡقُوۡا فِتۡنَتَکُمۡ ؕ هٰذَا الَّذِیۡ کُنۡتُمۡ بِهٖ تَسۡتَعۡجِلُوۡنَ
অনুবাদ: বলা হবে, ‘তোমাদের আযাব আস্বাদন কর, এটিতো ‘তোমরা ত্বরান্বিত করতে চেয়েছিলে।’
(আয-যারিয়াত আয়াত: ১৪)

30 ৩০
قَالَ رَبِّ انۡصُرۡنِیۡ عَلَی الۡقَوۡمِ الۡمُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, আমাকে সাহায্য করুন ফাসাদ সৃষ্টিকারী কওমের বিরুদ্ধে’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৩০)

109 ১০৯
وَ اتَّبِعۡ مَا یُوۡحٰۤی اِلَیۡکَ وَ اصۡبِرۡ حَتّٰی یَحۡکُمَ اللّٰهُ ۚۖ وَ هُوَ خَیۡرُ الۡحٰکِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমার নিকট যে ওহী পাঠানো হচ্ছে, তুমি তার অনুসরণ কর এবং সবর কর, যতক্ষণ না আল্লাহ ফয়সালা করেন। আর তিনিই উত্তম ফয়সালাকারী।
(ইউনুস আয়াত: ১০৯)

78 ৭৮
اَطَّلَعَ الۡغَیۡبَ اَمِ اتَّخَذَ عِنۡدَ الرَّحۡمٰنِ عَهۡدًا
অনুবাদ: সে কি গায়েব সম্পর্কে অবহিত হয়েছে, না পরম করুণাময়ের কাছ থেকে কোন প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করেছে?
(মারইয়াম আয়াত: ৭৮)

42 ৪২
تَدۡعُوۡنَنِیۡ لِاَکۡفُرَ بِاللّٰهِ وَ اُشۡرِکَ بِهٖ مَا لَیۡسَ لِیۡ بِهٖ عِلۡمٌ ۫ وَّ اَنَا اَدۡعُوۡکُمۡ اِلَی الۡعَزِیۡزِ الۡغَفَّارِ
অনুবাদ: ‘তোমরা আমাকে ডাকছ আমি যেন আল্লাহর সাথে কুফরী করি, তাঁর সাথে শরীক করি যে ব্যাপারে আমার কোন জ্ঞান নেই; আর আমি তোমাদেরকে ডাকছি মহাপরাক্রমশালী ও পরম ক্ষমাশীলের দিকে।’
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৪২)

24 ২৪
فَقَالَ الۡمَلَؤُا الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ قَوۡمِهٖ مَا هٰذَاۤ اِلَّا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ ۙ یُرِیۡدُ اَنۡ یَّتَفَضَّلَ عَلَیۡکُمۡ ؕ وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ لَاَنۡزَلَ مَلٰٓئِکَۃً ۚۖ مَّا سَمِعۡنَا بِهٰذَا فِیۡۤ اٰبَآئِنَا الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর তার সম্প্রদায়ের নেতৃস্থানীয়গণ, যারা কুফরী করেছিল- তারা বলল, ‘এতো তোমাদের মত একজন মানুষ ছাড়া কিছুই না। সে তোমাদের উপর শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করতে চায়। আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে অবশ্যই ফেরেশতা নাযিল করতেন। এ কথাতো আমরা আমাদের পূর্ববর্তী পিতৃপুরুষদের সময়েও শুনিনি’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ২৪)

46 ৪৬
بَیۡضَآءَ لَذَّۃٍ لِّلشّٰرِبِیۡنَ
অনুবাদ: সাদা, পানকারীদের জন্য সুস্বাদু।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৪৬)

24 ২৪
اَمِ اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اٰلِهَۃً ؕ قُلۡ هَاتُوۡا بُرۡهَانَکُمۡ ۚ هٰذَا ذِکۡرُ مَنۡ مَّعِیَ وَ ذِکۡرُ مَنۡ قَبۡلِیۡ ؕ بَلۡ اَکۡثَرُهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ ۙ الۡحَقَّ فَهُمۡ مُّعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি তাঁকে ছাড়া অনেক ইলাহ গ্রহণ করেছে? বল, ‘তোমাদের প্রমাণ নিয়ে আস। আমার সাথে যারা আছে এটি তাদের জন্য উপদেশ এবং আমার পূর্বে যারা ছিল তাদের জন্যও এটাই ছিল উপদেশ।’ কিন্তু তাদের বেশীরভাগই প্রকৃত সত্যকে জানে না; তাই তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ২৪)

70 ৭০
ثُمَّ لَنَحۡنُ اَعۡلَمُ بِالَّذِیۡنَ هُمۡ اَوۡلٰی بِهَا صِلِیًّا
অনুবাদ: উপরন্তু আমি সর্বাধিক ভাল জানি তাদের সম্পর্কে, যারা জাহান্নামে দগ্ধীভূত হবার অধিকতর যোগ্য।
(মারইয়াম আয়াত: ৭০)

4 ৪
قَدۡ کَانَتۡ لَکُمۡ اُسۡوَۃٌ حَسَنَۃٌ فِیۡۤ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ الَّذِیۡنَ مَعَهٗ ۚ اِذۡ قَالُوۡا لِقَوۡمِهِمۡ اِنَّا بُرَءٰٓؤُا مِنۡکُمۡ وَ مِمَّا تَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ۫ کَفَرۡنَا بِکُمۡ وَ بَدَا بَیۡنَنَا وَ بَیۡنَکُمُ الۡعَدَاوَۃُ وَ الۡبَغۡضَآءُ اَبَدًا حَتّٰی تُؤۡمِنُوۡا بِاللّٰهِ وَحۡدَهٗۤ اِلَّا قَوۡلَ اِبۡرٰهِیۡمَ لِاَبِیۡهِ لَاَسۡتَغۡفِرَنَّ لَکَ وَ مَاۤ اَمۡلِکُ لَکَ مِنَ اللّٰهِ مِنۡ شَیۡءٍ ؕ رَبَّنَا عَلَیۡکَ تَوَکَّلۡنَا وَ اِلَیۡکَ اَنَبۡنَا وَ اِلَیۡکَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: ইবরাহীম ও তার সাথে যারা ছিল তাদের মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে উত্তম আদর্শ। তারা যখন স্বীয় সম্প্রদায়কে বলছিল, ‘তোমাদের সাথে এবং আল্লাহর পরিবর্তে তোমরা যা কিছুর উপাসনা কর তা হতে আমরা সম্পর্কমুক্ত। আমরা তোমাদেরকে অস্বীকার করি; এবং উদ্রেক হল আমাদের- তোমাদের মাঝে শত্রুতা ও বিদ্বেষ চিরকালের জন্য; যতক্ষণ না তোমরা এক আল্লাহর প্রতি ঈমান আন। তবে স্বীয় পিতার প্রতি ইবরাহীমের উক্তিটি ব্যতিক্রম: ‘আমি অবশ্যই তোমার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করব আর তোমার ব্যাপারে আল্লাহর কাছে আমি কোন অধিকার রাখি না।’ হে আমাদের প্রতিপালক, আমরা আপনার ওপরই ভরসা করি, আপনারই অভিমুখী হই আর প্রত্যাবর্তন তো আপনারই কাছে।
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ৪)

97 ৯৭
فَاِنَّمَا یَسَّرۡنٰهُ بِلِسَانِکَ لِتُبَشِّرَ بِهِ الۡمُتَّقِیۡنَ وَ تُنۡذِرَ بِهٖ قَوۡمًا لُّدًّا
অনুবাদ: আর আমি তো তোমার ভাষায় কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, যাতে তুমি এর দ্বারা মুত্তাকীদেরকে সুসংবাদ দিতে পার এবং কলহপ্রিয় কওমকে তদ্বারা সতর্ক করতে পার।
(মারইয়াম আয়াত: ৯৭)

68 ৬৮
کَاَنۡ لَّمۡ یَغۡنَوۡا فِیۡهَا ؕ اَلَاۤ اِنَّ ثَمُوۡدَا۠ کَفَرُوۡا رَبَّهُمۡ ؕ اَلَا بُعۡدًا لِّثَمُوۡدَ
অনুবাদ: যেন তারা সেগুলোতে বসবাসই করেনি। জেনে রাখ, নিশ্চয় সামূদ জাতি তাদের রবের সাথে কুফরী করেছে। জেনে রাখ, সামূদ জাতির জন্য রয়েছে ধ্বংস।
(হূদ আয়াত: ৬৮)

33 ৩৩
اِنَّمَا جَزٰٓؤُا الَّذِیۡنَ یُحَارِبُوۡنَ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ وَ یَسۡعَوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ فَسَادًا اَنۡ یُّقَتَّلُوۡۤا اَوۡ یُصَلَّبُوۡۤا اَوۡ تُقَطَّعَ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ اَرۡجُلُهُمۡ مِّنۡ خِلَافٍ اَوۡ یُنۡفَوۡا مِنَ الۡاَرۡضِ ؕ ذٰلِکَ لَهُمۡ خِزۡیٌ فِی الدُّنۡیَا وَ لَهُمۡ فِی الۡاٰخِرَۃِ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং যমীনে ফাসাদ করে বেড়ায়, তাদের আযাব কেবল এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলে চড়ানো হবে কিংবা বিপরীত দিক থেকে তাদের হাত ও পা কেটে ফেলা হবে অথবা তাদেরকে দেশ থেকে বের করে দেয়া হবে। এটি তাদের জন্য দুনিয়ায় লাঞ্ছনা এবং তাদের জন্য আখিরাতে রয়েছে মহাআযাব।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৩৩)

28 ২৮
اِذۡهَبۡ بِّکِتٰبِیۡ هٰذَا فَاَلۡقِهۡ اِلَیۡهِمۡ ثُمَّ تَوَلَّ عَنۡهُمۡ فَانۡظُرۡ مَا ذَا یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তুমি আমার এ পত্র নিয়ে যাও। অতঃপর এটা তাদের কাছে নিক্ষেপ কর, তারপর তাদের কাছ থেকে সরে থাক এবং দেখ, তারা কী জবাব দেয়’?
(আন-নামাল আয়াত: ২৮)

21 ২১
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمُ اتَّبِعُوۡا مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ قَالُوۡا بَلۡ نَتَّبِعُ مَا وَجَدۡنَا عَلَیۡهِ اٰبَآءَنَا ؕ اَوَ لَوۡ کَانَ الشَّیۡطٰنُ یَدۡعُوۡهُمۡ اِلٰی عَذَابِ السَّعِیۡرِ
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তোমরা তার অনুসরণ কর’ তখন তারা বলে, ‘বরং আমরা তার অনুসরণ করব যার ওপর আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে পেয়েছি।’ শয়তান তাদেরকে প্রজ্বলিত আযাবের দিকে আহবান করলেও কি (তারা পিতৃপুরুষদেরকে অনুসরণ করবে)?
(লুকমান আয়াত: ২১)

51 ৫১
اَوَ لَمۡ یَکۡفِهِمۡ اَنَّاۤ اَنۡزَلۡنَا عَلَیۡکَ الۡکِتٰبَ یُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَرَحۡمَۃً وَّ ذِکۡرٰی لِقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: এটা কি তাদের জন্য যথেষ্ট নয় যে, নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি, যা তাদের নিকট তিলাওয়াত করা হয়? নিশ্চয় এর মধ্যে রহমত ও উপদেশ রয়েছে সেই কওমের জন্য, যারা ঈমান আনে।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৫১)

82 ৮২
وَ مَا کَانَ جَوَابَ قَوۡمِهٖۤ اِلَّاۤ اَنۡ قَالُوۡۤا اَخۡرِجُوۡهُمۡ مِّنۡ قَرۡیَتِکُمۡ ۚ اِنَّهُمۡ اُنَاسٌ یَّتَطَهَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তার কওমের উত্তর কেবল এই ছিল যে, তারা বলল, ‘তাদেরকে তোমরা তোমাদের জনপদ থেকে বের করে দাও। নিশ্চয় তারা এমন লোক, যারা অতি পবিত্র হতে চায়’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৮২)

60 ৬০
وَ اِذۡ قُلۡنَا لَکَ اِنَّ رَبَّکَ اَحَاطَ بِالنَّاسِ ؕ وَ مَا جَعَلۡنَا الرُّءۡیَا الَّتِیۡۤ اَرَیۡنٰکَ اِلَّا فِتۡنَۃً لِّلنَّاسِ وَ الشَّجَرَۃَ الۡمَلۡعُوۡنَۃَ فِی الۡقُرۡاٰنِ ؕ وَ نُخَوِّفُهُمۡ ۙ فَمَا یَزِیۡدُهُمۡ اِلَّا طُغۡیَانًا کَبِیۡرًا
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি তোমাকে বললাম, ‘নিশ্চয় তোমার রব মানুষকে ঘিরে রেখেছেন। আর যে ‘দৃশ্য’* আমি তোমাকে দেখিয়েছি তা এবং কুরআনে বর্ণিত অভিশপ্ত বৃক্ষ** কেবল মানুষের পরীক্ষাস্বরূপ নির্ধারণ করেছি’। আমি তাদের ভয় দেখাই; কিন্তু তা কেবল তাদের চরম অবাধ্যতা বাড়িয়ে দেয়।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৬০)

4 ৪
وَ الَّیۡلِ اِذَا یَسۡرِ
অনুবাদ: কসম রাতের, যখন তা বিদায় নেয়।
(আল-ফাজর আয়াত: ৪)

61 ৬১
فَمَنۡ حَآجَّکَ فِیۡهِ مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَکَ مِنَ الۡعِلۡمِ فَقُلۡ تَعَالَوۡا نَدۡعُ اَبۡنَآءَنَا وَ اَبۡنَآءَکُمۡ وَ نِسَآءَنَا وَ نِسَآءَکُمۡ وَ اَنۡفُسَنَا وَ اَنۡفُسَکُمۡ ۟ ثُمَّ نَبۡتَهِلۡ فَنَجۡعَلۡ لَّعۡنَتَ اللّٰهِ عَلَی الۡکٰذِبِیۡن
অনুবাদ: অতঃপর তোমার নিকট জ্ঞান আসার পর যে তোমার সাথে এ বিষয়ে ঝগড়া করে, তবে তুমি তাকে বল, ‘এস আমরা ডেকে নেই আমাদের সন্তানদেরকে ও তোমাদের সন্তানদেরকে। আর আমাদের নারীদেরকে ও তোমাদের নারীদেরকে এবং আমাদের নিজদেরকে ও তোমাদের নিজদেরকে, তারপর আমরা বিনীত প্রার্থনা করি, ‘মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর লা’নত করি’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৬১)

16 ১৬
مُّتَّکِـِٕیۡنَ عَلَیۡهَا مُتَقٰبِلِیۡنَ
অনুবাদ: তারা সেখানে হেলান দিয়ে আসীন থাকবে মুখোমুখি অবস্থায়।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ১৬)

59 ৫৯
ۣالَّذِیۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ وَ مَا بَیۡنَهُمَا فِیۡ سِتَّۃِ اَیَّامٍ ثُمَّ اسۡتَوٰی عَلَی الۡعَرۡشِ ۚۛ اَلرَّحۡمٰنُ فَسۡـَٔلۡ بِهٖ خَبِیۡرًا
অনুবাদ: যিনি আসমান, যমীন ও উভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। তারপর তিনি আরশে উঠেছেন। পরম করুণাময়। সুতরাং তাঁর সম্পর্কে যিনি সম্যক অবহিত, তুমি তাকেই জিজ্ঞাসা কর।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৫৯)

64 ৬৪
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ رَّسُوۡلٍ اِلَّا لِیُطَاعَ بِاِذۡنِ اللّٰهِ ؕ وَ لَوۡ اَنَّهُمۡ اِذۡ ظَّلَمُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ جَآءُوۡکَ فَاسۡتَغۡفَرُوا اللّٰهَ وَ اسۡتَغۡفَرَ لَهُمُ الرَّسُوۡلُ لَوَجَدُوا اللّٰهَ تَوَّابًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: আর আমি যে কোন রাসূল প্রেরণ করেছি তা কেবল এ জন্য, যেন আল্লাহর অনুমতিক্রমে তাদের আনুগত্য করা হয়। আর যদি তারা- যখন নিজদের প্রতি যুলম করেছিল তখন তোমার কাছে আসত অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইত এবং রাসূলও তাদের জন্য ক্ষমা চাইত তাহলে অবশ্যই তারা আল্লাহকে তাওবা কবূলকারী, দয়ালু পেত।
(আন-নিসা আয়াত: ৬৪)

103 ১০৩
فَلَمَّاۤ اَسۡلَمَا وَ تَلَّهٗ لِلۡجَبِیۡنِ
অনুবাদ: অতঃপর তারা উভয়ে যখন আত্মসমর্পণ করল এবং সে তাকে* কাত করে শুইয়ে দিল
(আস-সাফফাত আয়াত: ১০৩)

31 ৩১
فَحَقَّ عَلَیۡنَا قَوۡلُ رَبِّنَاۤ ٭ۖ اِنَّا لَذَآئِقُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তাই আমাদের বিরুদ্ধে আমাদের রবের বাণী সত্য হয়েছে; নিশ্চয় আমরা আস্বাদন করব (আযাব)’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৩১)

151 ১৫১
قَالَ رَبِّ اغۡفِرۡ لِیۡ وَ لِاَخِیۡ وَ اَدۡخِلۡنَا فِیۡ رَحۡمَتِکَ ۫ۖ وَ اَنۡتَ اَرۡحَمُ الرّٰحِمِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমার রব, ক্ষমা করুন আমাকে ও আমার ভাইকে এবং আপনার রহমতে আমাদের প্রবেশ করান। আর আপনিই রহমকারীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৫১)

98 ৯৮
مَنۡ کَانَ عَدُوًّا لِّلّٰهِ وَ مَلٰٓئِکَتِهٖ وَ رُسُلِهٖ وَ جِبۡرِیۡلَ وَ مِیۡکٰىلَ فَاِنَّ اللّٰهَ عَدُوٌّ لِّلۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘যে শত্রু হবে আল্লাহর, তাঁর ফেরেশতাদের, তাঁর রাসূলগণের, জিবরীলের ও মীকাঈলের তবে নিশ্চয় আল্লাহ কাফিরদের শত্রু’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৯৮)

66 ৬৬
رَبُّکُمُ الَّذِیۡ یُزۡجِیۡ لَکُمُ الۡفُلۡکَ فِی الۡبَحۡرِ لِتَبۡتَغُوۡا مِنۡ فَضۡلِهٖ ؕ اِنَّهٗ کَانَ بِکُمۡ رَحِیۡمًا
অনুবাদ: তোমাদের রব তিনি, যিনি তোমাদের জন্য সমুদ্রে চালিত করেন নৌযান, যাতে তোমরা তাঁর অনুগ্রহ সন্ধান করতে পার। নিশ্চয় তিনি তোমাদের প্রতি পরম দয়ালু।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৬৬)

26 ২৬
فَاَیۡنَ تَذۡهَبُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তোমরা কোথায় যাচ্ছ?
(আত-তাকভীর আয়াত: ২৬)

98 ৯৮
فَسَبِّحۡ بِحَمۡدِ رَبِّکَ وَ کُنۡ مِّنَ السّٰجِدِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তুমি তোমার রবের প্রশংসায় তাসবীহ পাঠ কর এবং সিজদাকারীদের অন্তর্ভুক্ত হও।
(আল-হিজর আয়াত: ৯৮)

18 ১৮
وَ لَا تَزِرُ وَازِرَۃٌ وِّزۡرَ اُخۡرٰی ؕ وَ اِنۡ تَدۡعُ مُثۡقَلَۃٌ اِلٰی حِمۡلِهَا لَا یُحۡمَلۡ مِنۡهُ شَیۡءٌ وَّ لَوۡ کَانَ ذَا قُرۡبٰی ؕ اِنَّمَا تُنۡذِرُ الَّذِیۡنَ یَخۡشَوۡنَ رَبَّهُمۡ بِالۡغَیۡبِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ ؕ وَ مَنۡ تَزَکّٰی فَاِنَّمَا یَتَزَکّٰی لِنَفۡسِهٖ ؕ وَ اِلَی اللّٰهِ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: আর কোন বোঝা বহনকারী অন্যের বোঝা বহন করবে না এবং কোন ভারাক্রান্ত ব্যক্তি যদি তার বোঝা বহনের জন্য কাউকে ডাকে তবে তার বোঝার কোন অংশই বহন করা হবে না যদিও সে আত্মীয় হয়; তুমি কেবল তাদেরকেই সতর্ক করবে যারা তাদের রবকে না দেখেও ভয় করে এবং সালাত কায়েম করে; আর যে ব্যক্তি পরিশুদ্ধি অর্জন করে সে নিজের জন্যই পরিশুদ্ধি অর্জন করে। আর আল্লাহর কাছেই প্রত্যাবর্তন।
(ফাতির আয়াত: ১৮)

80 ৮০
اِنَّکَ لَا تُسۡمِعُ الۡمَوۡتٰی وَ لَا تُسۡمِعُ الصُّمَّ الدُّعَآءَ اِذَا وَلَّوۡا مُدۡبِرِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তুমি মৃতকে শোনাতে পারবে না, আর তুমি বধিরকে আহবান শোনাতে পারবে না, যখন তারা পিঠ দেখিয়ে চলে যায়।
(আন-নামাল আয়াত: ৮০)

68 ৬৮
وَ اِذَا رَاَیۡتَ الَّذِیۡنَ یَخُوۡضُوۡنَ فِیۡۤ اٰیٰتِنَا فَاَعۡرِضۡ عَنۡهُمۡ حَتّٰی یَخُوۡضُوۡا فِیۡ حَدِیۡثٍ غَیۡرِهٖ ؕ وَ اِمَّا یُنۡسِیَنَّکَ الشَّیۡطٰنُ فَلَا تَقۡعُدۡ بَعۡدَ الذِّکۡرٰی مَعَ الۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তুমি তাদেরকে দেখ, যারা আমার আয়াতসমূহের ব্যাপারে উপহাসমূলক সমালোচনায় রত আছে, তুমি তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও, যতক্ষণ না তারা অন্য কথাবার্তায় লিপ্ত হয়। আর যদি শয়তান তোমাকে ভুলিয়ে দেয়, তবে স্মরণের পর যালিম সম্প্রদায়ের সাথে বসো না।
(আল-আনআম আয়াত: ৬৮)

50 ৫০
اِنَّ هٰذَا مَا کُنۡتُمۡ بِهٖ تَمۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এটা তা-ই যে বিষয়ে তোমরা সন্দেহ করতে।
(আদ-দুখান আয়াত: ৫০)

163 ১৬৩
اِنَّاۤ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ کَمَاۤ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰی نُوۡحٍ وَّ النَّبِیّٖنَ مِنۡۢ بَعۡدِهٖ ۚ وَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰۤی اِبۡرٰهِیۡمَ وَ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ وَ الۡاَسۡبَاطِ وَ عِیۡسٰی وَ اَیُّوۡبَ وَ یُوۡنُسَ وَ هٰرُوۡنَ وَ سُلَیۡمٰنَ ۚ وَ اٰتَیۡنَا دَاوٗدَ زَبُوۡرًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমার নিকট ওহী পাঠিয়েছি, যেমন ওহী পাঠিয়েছি নূহ ও তার পরবর্তী নবীগণের নিকট এবং আমি ওহী পাঠিয়েছি ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়া‘কূব, তার বংশধরগণ, ঈসা, আইয়ূব, ইউনুস, হারূন ও সুলায়মানের নিকট এবং দাঊদকে প্রদান করেছি যাবূর।
(আন-নিসা আয়াত: ১৬৩)

138 ১৩৮
صِبۡغَۃَ اللّٰهِ ۚ وَ مَنۡ اَحۡسَنُ مِنَ اللّٰهِ صِبۡغَۃً ۫ وَّ نَحۡنُ لَهٗ عٰبِدُوۡنَ
অনুবাদ: (বল,) আমরা আল্লাহর রং গ্রহণ করলাম। আর রং এর দিক দিয়ে আল্লাহর চেয়ে কে অধিক সুন্দর? আর আমরা তাঁরই ইবাদাতকারী।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৩৮)

207 ২০৭
وَ مِنَ النَّاسِ مَنۡ یَّشۡرِیۡ نَفۡسَهُ ابۡتِغَآءَ مَرۡضَاتِ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ رَءُوۡفٌۢ بِالۡعِبَادِ
অনুবাদ: আর মানুষের মধ্যে এমন লোকও আছে যে আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে নিজকে বিকিয়ে দেয়। আর আল্লাহ (তাঁর) বান্দাদের প্রতি স্নেহশীল।
(আল-বাকারা আয়াত: ২০৭)

51 ৫১
قَالَ مَا خَطۡبُکُنَّ اِذۡ رَاوَدۡتُّنَّ یُوۡسُفَ عَنۡ نَّفۡسِهٖ ؕ قُلۡنَ حَاشَ لِلّٰهِ مَا عَلِمۡنَا عَلَیۡهِ مِنۡ سُوۡٓءٍ ؕ قَالَتِ امۡرَاَتُ الۡعَزِیۡزِ الۡـٰٔنَ حَصۡحَصَ الۡحَقُّ ۫ اَنَا رَاوَدۡتُّهٗ عَنۡ نَّفۡسِهٖ وَ اِنَّهٗ لَمِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: বাদশাহ বলল, ‘তোমরা যখন ইউসুফকে কুপ্ররোচনা দিয়েছিলে তখন তোমাদের কী হয়েছিল’? তারা বলল, ‘মহিমা আল্লাহর! আমরা তার ব্যাপারে খারাপ কিছু জানি না’। আযীয পত্নী বলল, ‘এখন সত্য প্রকাশ পেয়েছে, আমিই তাকে কুপ্ররোচনা দিয়েছি। আর নিশ্চয় সে সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত’।
(ইউসুফ আয়াত: ৫১)

67 ৬৭
بَلۡ نَحۡنُ مَحۡرُوۡمُوۡنَ
অনুবাদ: ‘বরং আমরা মাহরূম হয়েছি’।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৬৭)

69 ৬৯
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ الَّذِیۡنَ هَادُوۡا وَ الصّٰبِـُٔوۡنَ وَ النَّصٰرٰی مَنۡ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ عَمِلَ صَالِحًا فَلَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে, ইয়াহূদী হয়েছে এবং সাবিঈ ও নাসারারা (তাদের মধ্য থেকে) যে ঈমান এনেছে আল্লাহ ও আখিরাত দিবসে এবং নেককাজ করেছে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৬৯)

30 ৩০
فَسَجَدَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ کُلُّهُمۡ اَجۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর, ফেরেশতারা সকলেই সিজদা করল।
(আল-হিজর আয়াত: ৩০)

50 ৫০
وَ قَالَ الۡمَلِکُ ائۡتُوۡنِیۡ بِهٖ ۚ فَلَمَّا جَآءَهُ الرَّسُوۡلُ قَالَ ارۡجِعۡ اِلٰی رَبِّکَ فَسۡـَٔلۡهُ مَا بَالُ النِّسۡوَۃِ الّٰتِیۡ قَطَّعۡنَ اَیۡدِیَهُنَّ ؕ اِنَّ رَبِّیۡ بِکَیۡدِهِنَّ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর বাদশাহ বলল, ‘তোমরা তাকে আমার কাছে নিয়ে আস’। অতঃপর যখন দূত তার কাছে আসল তখন, সে বলল, তুমি তোমার মনিবের নিকট ফিরে গিয়ে তাকে জিজ্ঞাসা কর, যে সব মহিলা নিজ নিজ হাত কেটে ফেলেছিল তাদের অবস্থা কী? নিশ্চয় আমার রব তাদের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত’।
(ইউসুফ আয়াত: ৫০)

5 ৫
فَجَعَلَهٗ غُثَآءً اَحۡوٰی
অনুবাদ: তারপর তা কালো খড়-কুটায় পরিণত করেন।
(আল-আলা আয়াত: ৫)

103 ১০৩
وَ لَقَدۡ نَعۡلَمُ اَنَّهُمۡ یَقُوۡلُوۡنَ اِنَّمَا یُعَلِّمُهٗ بَشَرٌ ؕ لِسَانُ الَّذِیۡ یُلۡحِدُوۡنَ اِلَیۡهِ اَعۡجَمِیٌّ وَّ هٰذَا لِسَانٌ عَرَبِیٌّ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর আমি অবশ্যই জানি যে, তারা বলে, তাকে তো শিক্ষা দেয় একজন মানুষ, যার দিকে তারা ঈঙ্গিত করছে, তার ভাষা হচ্ছে অনারবী। অথচ এটা হচ্ছে সুস্পষ্ট আরবী ভাষা।
(আন-নাহাল আয়াত: ১০৩)

46 ৪৬
وَ یُکَلِّمُ النَّاسَ فِی الۡمَهۡدِ وَ کَهۡلًا وَّ مِنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর সে মানুষের সাথে কথা বলবে দোলনায় ও পরিণত বয়সে এবং সে নেককারদের অন্তর্ভুক্ত।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪৬)

2 ২
وَ الَّیۡلِ اِذَا سَجٰی ۙ
অনুবাদ: কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়।
(আদ-দুহা আয়াত: ২)

12 ১২
اِنَّ الَّذِیۡنَ یَخۡشَوۡنَ رَبَّهُمۡ بِالۡغَیۡبِ لَهُمۡ مَّغۡفِرَۃٌ وَّ اَجۡرٌ کَبِیۡرٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা তাদের রবকে না দেখেই ভয় করে তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও বড় প্রতিদান।
(আল-মুলক আয়াত: ১২)

24 ২৪
وَ هُوَ الَّذِیۡ کَفَّ اَیۡدِیَهُمۡ عَنۡکُمۡ وَ اَیۡدِیَکُمۡ عَنۡهُمۡ بِبَطۡنِ مَکَّۃَ مِنۡۢ بَعۡدِ اَنۡ اَظۡفَرَکُمۡ عَلَیۡهِمۡ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرًا
অনুবাদ: আর তিনিই মক্কা উপত্যকায় তোমাদেরকে তাদের উপর বিজয়ী করার পর তাদের হাত তোমাদের থেকে এবং তোমাদের হাত তাদের থেকে ফিরায়ে রেখেছেন। আর তোমরা যা আমল কর, আল্লাহ হলেন তার সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-ফাতহ আয়াত: ২৪)

4 ৪
وَ الَّذِیۡنَ یَرۡمُوۡنَ الۡمُحۡصَنٰتِ ثُمَّ لَمۡ یَاۡتُوۡا بِاَرۡبَعَۃِ شُهَدَآءَ فَاجۡلِدُوۡهُمۡ ثَمٰنِیۡنَ جَلۡدَۃً وَّ لَا تَقۡبَلُوۡا لَهُمۡ شَهَادَۃً اَبَدًا ۚ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡفٰسِقُوۡنَ ۙ
অনুবাদ: আর যারা সচ্চরিত্র নারীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে, তারপর তারা চারজন সাক্ষী নিয়ে আসে না, তবে তাদেরকে আশিটি বেত্রাঘাত কর এবং তোমরা কখনই তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ করো না। আর এরাই হলো ফাসিক।
(আন-নূর আয়াত: ৪)

76 ৭৬
اَنۡتُمۡ وَ اٰبَآؤُکُمُ الۡاَقۡدَمُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা এবং তোমাদের অতীত পিতৃপুরুষেরা?’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৭৬)

101 ১০১
خٰلِدِیۡنَ فِیۡهِ ؕ وَ سَآءَ لَهُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ حِمۡلًا
অনুবাদ: সেখানে তারা স্থায়ী হবে এবং কিয়ামতের দিন এটা তাদের জন্য বোঝা হিসেবে কতই না মন্দ হবে!
(ত্ব-হা আয়াত: ১০১)

3 ৩
وَ مَا خَلَقَ الذَّکَرَ وَ الۡاُنۡثٰۤی
অনুবাদ: কসম তাঁর, যিনি নর ও নারী সৃষ্টি করেছেন।
(আল-লাইল আয়াত: ৩)

107 ১০৭
وَ الَّذِیۡنَ اتَّخَذُوۡا مَسۡجِدًا ضِرَارًا وَّ کُفۡرًا وَّ تَفۡرِیۡقًۢا بَیۡنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ اِرۡصَادًا لِّمَنۡ حَارَبَ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ مِنۡ قَبۡلُ ؕ وَ لَیَحۡلِفُنَّ اِنۡ اَرَدۡنَاۤ اِلَّا الۡحُسۡنٰی ؕ وَ اللّٰهُ یَشۡهَدُ اِنَّهُمۡ لَکٰذِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা মসজিদ বানিয়েছে ক্ষতিসাধন, কুফরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এবং ইতঃপূর্বে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধে যে লড়াই করেছে তার ঘাঁটি হিসেবে। আর তারা অবশ্যই শপথ করবে যে, ‘আমরা কেবল ভাল চেয়েছি’। আর আল্লাহ সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, তারা অবশ্যই মিথ্যাবাদী।
(আত-তাওবা আয়াত: ১০৭)

3 ৩
سَیَصۡلٰی نَارًا ذَاتَ لَهَبٍ ۚ
অনুবাদ: অচিরেই সে দগ্ধ হবে লেলিহান আগুনে।
(লাহাব আয়াত: ৩)

38 ৩৮
رَبَّنَاۤ اِنَّکَ تَعۡلَمُ مَا نُخۡفِیۡ وَ مَا نُعۡلِنُ ؕ وَ مَا یَخۡفٰی عَلَی اللّٰهِ مِنۡ شَیۡءٍ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَا فِی السَّمَآءِ
অনুবাদ: হে আমাদের রব, নিশ্চয় আপনি জানেন, যা আমরা গোপন করি এবং যা প্রকাশ করি, আর কোন কিছু আল্লাহর নিকট গোপন নেই, না যমীনে না আসমানে।
(ইবরাহীম আয়াত: ৩৮)

7 ৭
فَمَنِ ابۡتَغٰی وَرَآءَ ذٰلِکَ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡعٰدُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যারা এদের ছাড়া অন্যকে কামনা করে তারাই সীমালঙ্ঘনকারী।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৭)

254 ২৫৪
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَنۡفِقُوۡا مِمَّا رَزَقۡنٰکُمۡ مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَ یَوۡمٌ لَّا بَیۡعٌ فِیۡهِ وَ لَا خُلَّۃٌ وَّ لَا شَفَاعَۃٌ ؕ وَ الۡکٰفِرُوۡنَ هُمُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, আমি তোমাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় কর, সে দিন আসার পূর্বে, যে দিন থাকবে না কোন-বেচাকেনা, না কোন বন্ধুত্ব এবং না কোন সুপারিশ। আর কাফিররাই যালিম।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৫৪)

81 ৮১
بَلٰی مَنۡ کَسَبَ سَیِّئَۃً وَّ اَحَاطَتۡ بِهٖ خَطِیۡٓــَٔتُهٗ فَاُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: হাঁ, যে মন্দ উপার্জন করবে এবং তার পাপ তাকে বেষ্টন করে নেবে, তারাই আগুনের অধিবাসী। তারা সেখানে হবে স্থায়ী।
(আল-বাকারা আয়াত: ৮১)

24 ২৪
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের দুর্ভোগ!
(আল-মুরসালাত আয়াত: ২৪)

24 ২৪
وَ قِفُوۡهُمۡ اِنَّهُمۡ مَّسۡئُوۡلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর তাদেরকে থামাও, অবশ্যই তারা জিজ্ঞাসিত হবে’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ২৪)

172 ১৭২
اَلَّذِیۡنَ اسۡتَجَابُوۡا لِلّٰهِ وَ الرَّسُوۡلِ مِنۡۢ بَعۡدِ مَاۤ اَصَابَهُمُ الۡقَرۡحُ ؕۛ لِلَّذِیۡنَ اَحۡسَنُوۡا مِنۡهُمۡ وَ اتَّقَوۡا اَجۡرٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: যারা আল্লাহ ও রাসূলের ডাকে সাড়া দিয়েছে যখমপ্রাপ্ত হওয়ার পরও, তাদের মধ্য থেকে যারা সৎকর্ম করেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে তাদের জন্য রয়েছে মহাপুরস্কার।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৭২)

5 ৫
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا الۡحُطَمَۃُ ؕ
অনুবাদ: আর কিসে তোমাকে জানাবে হুতামা কি?
(আল-হুমাযা আয়াত: ৫)

22 ২২
وُجُوۡهٌ یَّوۡمَئِذٍ نَّاضِرَۃٌ
অনুবাদ: সেদিন কতক মুখমন্ডল হবে হাস্যোজ্জ্বল।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ২২)

20 ২০
اَلَمۡ نَخۡلُقۡکُّمۡ مِّنۡ مَّآءٍ مَّهِیۡنٍ
অনুবাদ: আমি কি তোমাদেরকে তুচ্ছ পানি দিয়ে সৃষ্টি করিনি?
(আল-মুরসালাত আয়াত: ২০)

91 ৯১
قَالُوۡا تَاللّٰهِ لَقَدۡ اٰثَرَکَ اللّٰهُ عَلَیۡنَا وَ اِنۡ کُنَّا لَخٰطِئِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আল্লাহর কসম, আল্লাহ আমাদের উপর তোমাকে প্রাধান্য দিয়েছেন, আর আমরাই ছিলাম অপরাধী’।
(ইউসুফ আয়াত: ৯১)

74 ৭৪
فَسَبِّحۡ بِاسۡمِ رَبِّکَ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: অতএব তোমার মহান রবের নামে তাসবীহ পাঠ কর।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৭৪)

19 ১৯
کَلَّا ؕ لَا تُطِعۡهُ وَ اسۡجُدۡ وَ اقۡتَرِبۡ
অনুবাদ: কখনো নয়, তুমি তার আনুগত্য করবে না। আর সিজদা কর এবং নৈকট্য লাভ কর। [সাজদাহ] ۩
(আল-আলাক আয়াত: ১৯)

52 ৫২
کَذٰلِکَ مَاۤ اَتَی الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ مِّنۡ رَّسُوۡلٍ اِلَّا قَالُوۡا سَاحِرٌ اَوۡ مَجۡنُوۡنٌ
অনুবাদ: এভাবে তাদের পূর্ববর্তীদের মধ্য থেকে যে রাসূলই এসেছে, তারা বলেছে, ‘এ তো একজন যাদুকর অথবা উন্মাদ।’
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৫২)

12 ১২
وَ اِذَا الۡجَحِیۡمُ سُعِّرَتۡ
অনুবাদ: আর জাহান্নামকে যখন প্রজ্জ্বলিত করা হবে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ১২)

13 ১৩
اَللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ؕ وَ عَلَی اللّٰهِ فَلۡیَتَوَکَّلِ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই এবং আল্লাহর উপরই মুমিনরা যেন তাওয়াক্কুল করে।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ১৩)

23 ২৩
مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ فَاهۡدُوۡهُمۡ اِلٰی صِرَاطِ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: ‘আল্লাহকে বাদ দিয়ে, আর তাদেরকে আগুনের পথে নিয়ে যাও’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ২৩)

4 ৪
اَللّٰهُ الَّذِیۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ وَ مَا بَیۡنَهُمَا فِیۡ سِتَّۃِ اَیَّامٍ ثُمَّ اسۡتَوٰی عَلَی الۡعَرۡشِ ؕ مَا لَکُمۡ مِّنۡ دُوۡنِهٖ مِنۡ وَّلِیٍّ وَّ لَا شَفِیۡعٍ ؕ اَفَلَا تَتَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ, যিনি আসমান ও যমীন এবং এ দু’য়ের মধ্যে যা কিছু আছে, তা ছয়দিনে সৃষ্টি করেছেন। তারপর তিনি আরশের উপর উঠেছেন। তিনি ছাড়া তোমাদের জন্য কোন অভিভাবক নেই এবং নেই কোন সুপারিশকারী। তবুও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না?
(আস-সাজদাহ আয়াত: ৪)

8 ৮
اِنَّاۤ اَرۡسَلۡنٰکَ شَاهِدًا وَّ مُبَشِّرًا وَّ نَذِیۡرًا ۙ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী রূপে।
(আল-ফাতহ আয়াত: ৮)

19 ১৯
اَجَعَلۡتُمۡ سِقَایَۃَ الۡحَآجِّ وَ عِمَارَۃَ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ کَمَنۡ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ جٰهَدَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ؕ لَا یَسۡتَوٗنَ عِنۡدَ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তোমরা কি হাজীদের পানি পান করান ও মসজিদুল হারাম আবাদ করাকে ঐ ব্যক্তির মত বিবেচনা কর, যে আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান এনেছে এবং আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে। তারা আল্লাহর কাছে বরাবর নয়। আর আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত দেন না।
(আত-তাওবা আয়াত: ১৯)

14 ১৪
اَوۡ اِطۡعٰمٌ فِیۡ یَوۡمٍ ذِیۡ مَسۡغَبَۃٍ
অনুবাদ: অথবা খাদ্য দান করা দুর্ভিক্ষের দিনে।
(আল-বালাদ আয়াত: ১৪)

26 ২৬
یُرِیۡدُ اللّٰهُ لِیُبَیِّنَ لَکُمۡ وَ یَهۡدِیَکُمۡ سُنَنَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ وَ یَتُوۡبَ عَلَیۡکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আল্লাহ চান তোমাদের জন্য বিস্তারিত বর্ণনা করতে, তোমাদেরকে তোমাদের পূর্ববর্তীদের আদর্শ প্রদর্শন করতে এবং তোমাদের তাওবা কবূল করতে। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নিসা আয়াত: ২৬)

17 ১৭
فَکَیۡفَ تَتَّقُوۡنَ اِنۡ کَفَرۡتُمۡ یَوۡمًا یَّجۡعَلُ الۡوِلۡدَانَ شِیۡبَۨا
অনুবাদ: অতএব তোমরা যদি কুফরী কর, তাহলে তোমরা সেদিন কিভাবে আত্মরক্ষা করবে যেদিন কিশোরদেরকে বৃদ্ধে পরিণত করবে।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ১৭)

20 ২০
وَ جَآءَ رَجُلٌ مِّنۡ اَقۡصَا الۡمَدِیۡنَۃِ یَسۡعٰی ۫ قَالَ یٰمُوۡسٰۤی اِنَّ الۡمَلَاَ یَاۡتَمِرُوۡنَ بِکَ لِیَقۡتُلُوۡکَ فَاخۡرُجۡ اِنِّیۡ لَکَ مِنَ النّٰصِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর শহরের দূরপ্রান্ত থেকে একজন লোক ছুটে আসল। সে বলল, ‘হে মূসা, নিশ্চয় পারিষদবর্গ তোমাকে হত্যার পরামর্শ করছে, তাই তুমি বেরিয়ে যাও, নিশ্চয় আমি তোমার জন্য কল্যাণকামীদের একজন’।
(আল-কাসাস আয়াত: ২০)

19 ১৯
وَ تَاۡکُلُوۡنَ التُّرَاثَ اَکۡلًا لَّمًّا
অনুবাদ: আর তোমরা উত্তরাধিকারের সম্পত্তি সম্পূর্ণরূপে ভক্ষণ কর।
(আল-ফাজর আয়াত: ১৯)

86 ৮৬
قُلۡ مَنۡ رَّبُّ السَّمٰوٰتِ السَّبۡعِ وَ رَبُّ الۡعَرۡشِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: বল, ‘কে সাত আসমানের রব এবং মহা আরশের রব’?
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৮৬)

12 ১২
اِذَا رَاَتۡهُمۡ مِّنۡ مَّکَانٍۭ بَعِیۡدٍ سَمِعُوۡا لَهَا تَغَیُّظًا وَّ زَفِیۡرًا
অনুবাদ: দূর হতে আগুন যখন তাদেরকে দেখবে তখন তারা তার ক্রুদ্ধ গর্জন ও প্রচন্ড চিৎকার শুনতে পাবে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ১২)

32 ৩২
وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ لِاَمٰنٰتِهِمۡ وَ عَهۡدِهِمۡ رٰعُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা নিজদের আমানত ও ওয়াদা রক্ষাকারী,
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৩২)

12 ১২
وَّ اَنَّا ظَنَنَّاۤ اَنۡ لَّنۡ نُّعۡجِزَ اللّٰهَ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَنۡ نُّعۡجِزَهٗ هَرَبًا
অনুবাদ: ‘আর আমরা তো বুঝতে পেরেছি যে, আমরা কিছুতেই যমীনের মধ্যে আল্লাহকে অপারগ করতে পারব না এবং পালিয়েও কখনো তাকে অপারগ করতে পারব না’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ১২)

24 ২৪
فَلَمَّا رَاَوۡهُ عَارِضًا مُّسۡتَقۡبِلَ اَوۡدِیَتِهِمۡ ۙ قَالُوۡا هٰذَا عَارِضٌ مُّمۡطِرُنَا ؕ بَلۡ هُوَ مَا اسۡتَعۡجَلۡتُمۡ بِهٖ ؕ رِیۡحٌ فِیۡهَا عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তারা তাদের উপত্যকার দিকে মেঘমালা দেখল তখন তারা বলল, ‘এ মেঘমালা আমাদেরকে বৃষ্টি দেবে’। (হূদ বলল,) বরং এটি তা-ই যা তোমরা ত্বরান্বিত করতে চেয়েছিলে। এ এক ঝড়, যাতে যন্ত্রণাদায়ক আযাব রয়েছে’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ২৪)

3 ৩
اِذۡ نَادٰی رَبَّهٗ نِدَآءً خَفِیًّا
অনুবাদ: যখন সে তার রবকে গোপনে ডেকেছিল।
(মারইয়াম আয়াত: ৩)

183 ১৮৩
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا کُتِبَ عَلَیۡکُمُ الصِّیَامُ کَمَا کُتِبَ عَلَی الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমাদের উপর সিয়াম ফরয করা হয়েছে, যেভাবে ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর। যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৮৩)

35 ৩৫
اِنَّاۤ اَنۡشَاۡنٰهُنَّ اِنۡشَآءً
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি হূরদেরকে বিশেষভাবে সৃষ্টি করব।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৩৫)

160 ১৬০
کَذَّبَتۡ قَوۡمُ لُوۡطِۣ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: লূতের সম্প্রদায় রাসূলদেরকে অস্বীকার করেছিল।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৬০)

21 ২১
یٰقَوۡمِ ادۡخُلُوا الۡاَرۡضَ الۡمُقَدَّسَۃَ الَّتِیۡ کَتَبَ اللّٰهُ لَکُمۡ وَ لَا تَرۡتَدُّوۡا عَلٰۤی اَدۡبَارِکُمۡ فَتَنۡقَلِبُوۡا خٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘হে আমার কওম, তোমরা পবিত্র ভূমিতে প্রবেশ কর, যা আল্লাহ তোমাদের জন্য লিখে দিয়েছেন এবং তোমরা তোমাদের পেছনে ফিরে যেয়ো না, তাহলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে প্রত্যাবর্তন করবে’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ২১)

119 ১১৯
فَاَنۡجَیۡنٰهُ وَ مَنۡ مَّعَهٗ فِی الۡفُلۡکِ الۡمَشۡحُوۡنِ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তাকে এবং তার সাথে যারা বোঝাই নৌকায় ছিল তাদেরকে নাজাত দিলাম।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১১৯)

43 ৪৩
هُوَ الَّذِیۡ یُصَلِّیۡ عَلَیۡکُمۡ وَ مَلٰٓئِکَتُهٗ لِیُخۡرِجَکُمۡ مِّنَ الظُّلُمٰتِ اِلَی النُّوۡرِ ؕ وَ کَانَ بِالۡمُؤۡمِنِیۡنَ رَحِیۡمًا
অনুবাদ: তিনিই তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করেন এবং তাঁর ফেরেশতারা তোমাদের জন্য দো‘আ করে, তোমাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোয় আনার জন্য; আর তিনি মুমিনদের প্রতি অতীব দয়ালু।
(আল-আহযাব আয়াত: ৪৩)

81 ৮১
وَ اٰتَیۡنٰهُمۡ اٰیٰتِنَا فَکَانُوۡا عَنۡهَا مُعۡرِضِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে আমার আয়াতসমূহ দিয়েছিলাম, তবে তারা তা থেকে বিমুখ হয়েছে।
(আল-হিজর আয়াত: ৮১)

35 ৩৫
لِیُکَفِّرَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ اَسۡوَاَ الَّذِیۡ عَمِلُوۡا وَ یَجۡزِیَهُمۡ اَجۡرَهُمۡ بِاَحۡسَنِ الَّذِیۡ کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: যাতে তারা যেসব মন্দ কাজ করেছিল, আল্লাহ তা ঢেকে দেন এবং তারা যে সর্বোত্তম আমল করত তার প্রতিদানে তাদেরকে পুরস্কৃত করেন।
(আয-যুমার আয়াত: ৩৫)

119 ১১৯
وَ تَرَکۡنَا عَلَیۡهِمَا فِی الۡاٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদের জন্য পরবর্তীদের মধ্যে সুখ্যাতি রেখে দিয়েছি।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১১৯)

6 ৬
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ وَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ فِیۡ نَارِ جَهَنَّمَ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ اُولٰٓئِکَ هُمۡ شَرُّ الۡبَرِیَّۃِ ؕ
অনুবাদ: নিশ্চয় কিতাবীদের মধ্যে যারা কুফরী করেছে ও মুশরিকরা, জাহান্নামের আগুনে থাকবে স্থায়ীভাবে। ওরাই হল নিকৃষ্ট সৃষ্টি।
(আল-বায়্যিনাহ আয়াত: ৬)

42 ৪২
سَمّٰعُوۡنَ لِلۡکَذِبِ اَکّٰلُوۡنَ لِلسُّحۡتِ ؕ فَاِنۡ جَآءُوۡکَ فَاحۡکُمۡ بَیۡنَهُمۡ اَوۡ اَعۡرِضۡ عَنۡهُمۡ ۚ وَ اِنۡ تُعۡرِضۡ عَنۡهُمۡ فَلَنۡ یَّضُرُّوۡکَ شَیۡئًا ؕ وَ اِنۡ حَکَمۡتَ فَاحۡکُمۡ بَیۡنَهُمۡ بِالۡقِسۡطِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ الۡمُقۡسِطِیۡنَ
অনুবাদ: তারা মিথ্যার প্রতি অধিক শ্রবণকারী, হারামের অধিক ভক্ষণকারী। সুতরাং যদি তারা তোমার কাছে আসে, তবে তাদের মধ্যে ফয়সালা কর অথবা তাদেরকে উপেক্ষা কর আর যদি তাদেরকে উপেক্ষা কর, তবে তারা তোমার কিছু ক্ষতি করতে পারবে না, আর যদি তুমি ফয়সালা কর, তবে তাদের মধ্যে ফয়সালা কর ন্যয়ভিত্তিক। নিশ্চয় আল্লাহ ন্যয়পরায়ণদেরকে ভালবাসেন।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৪২)

76 ৭৬
فَلَا یَحۡزُنۡکَ قَوۡلُهُمۡ ۘ اِنَّا نَعۡلَمُ مَا یُسِرُّوۡنَ وَ مَا یُعۡلِنُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তাদের কথা তোমাকে যেন চিন্তিত না করে, নিশ্চয় আমি জানি তারা যা গোপন করে এবং যা প্রকাশ করে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৭৬)

9 ৯
وَ نَزَّلۡنَا مِنَ السَّمَآءِ مَآءً مُّبٰرَکًا فَاَنۡۢبَتۡنَا بِهٖ جَنّٰتٍ وَّ حَبَّ الۡحَصِیۡدِ
অনুবাদ: আর আমি আসমান থেকে বরকতময় পানি নাযিল করেছি। অতঃপর তা দ্বারা আমি উৎপন্ন করি বাগ-বাগিচা ও কর্তনযোগ্য শস্যদানা।
(কাফ আয়াত: ৯)

9 ৯
اقۡتُلُوۡا یُوۡسُفَ اَوِ اطۡرَحُوۡهُ اَرۡضًا یَّخۡلُ لَکُمۡ وَجۡهُ اَبِیۡکُمۡ وَ تَکُوۡنُوۡا مِنۡۢ بَعۡدِهٖ قَوۡمًا صٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা ইউসুফকে হত্যা কর অথবা তাকে কোন যমীনে ফেলে আস, তাহলে তোমাদের পিতার আনুকূল্য কেবল তোমাদের জন্য থাকবে এবং তোমরা সৎ লোক হয়ে যাবে’।
(ইউসুফ আয়াত: ৯)

107 ১০৭
اَلَمۡ تَعۡلَمۡ اَنَّ اللّٰهَ لَهٗ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مِنۡ وَّلِیٍّ وَّ لَا نَصِیۡرٍ
অনুবাদ: তুমি কি জান না যে, নিশ্চয় আসমানসমূহ ও যমীনের রাজত্ব আল্লাহর? আর আল্লাহ ছাড়া তোমাদের কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী নেই।
(আল-বাকারা আয়াত: ১০৭)

123 ১২৩
لَیۡسَ بِاَمَانِیِّکُمۡ وَ لَاۤ اَمَانِیِّ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ ؕ مَنۡ یَّعۡمَلۡ سُوۡٓءًا یُّجۡزَ بِهٖ ۙ وَ لَا یَجِدۡ لَهٗ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَلِیًّا وَّ لَا نَصِیۡرًا
অনুবাদ: না তোমাদের আশায় এবং না কিতাবীদের আশায় (কাজ হবে)। যে মন্দকাজ করবে তাকে তার প্রতিফল দেয়া হবে। আর সে তার জন্য আল্লাহ ছাড়া কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী পাবে না।
(আন-নিসা আয়াত: ১২৩)

8 ৮
مَا نُنَزِّلُ الۡمَلٰٓئِکَۃَ اِلَّا بِالۡحَقِّ وَ مَا کَانُوۡۤا اِذًا مُّنۡظَرِیۡنَ
অনুবাদ: আমি যথাযথ কারণ ছাড়া ফেরেশতাদের নাযিল করি না, আর (নাযিল করলে) তখন তারা অবকাশও পেত না।
(আল-হিজর আয়াত: ৮)

44 ৪৪
خَلَقَ اللّٰهُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ بِالۡحَقِّ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ যথাযথভাবে আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন; নিশ্চয় এতে নিদর্শন রয়েছে মুমিনদের জন্য।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৪৪)

14 ১৪
قُلِ اللّٰهَ اَعۡبُدُ مُخۡلِصًا لَّهٗ دِیۡنِیۡ
অনুবাদ: বল, ‘আমি আল্লাহর-ই ইবাদাত করি, তাঁরই জন্য আমার আনুগত্য একনিষ্ঠ করে।’
(আয-যুমার আয়াত: ১৪)

34 ৩৪
وَ اَعۡطٰی قَلِیۡلًا وَّ اَکۡدٰی
অনুবাদ: আর সামান্য দান করে, তারপর বন্ধ করে দেয়?
(আন-নাজম আয়াত: ৩৪)

52 ৫২
لَا یَحِلُّ لَکَ النِّسَآءُ مِنۡۢ بَعۡدُ وَ لَاۤ اَنۡ تَبَدَّلَ بِهِنَّ مِنۡ اَزۡوَاجٍ وَّ لَوۡ اَعۡجَبَکَ حُسۡنُهُنَّ اِلَّا مَا مَلَکَتۡ یَمِیۡنُکَ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ رَّقِیۡبًا
অনুবাদ: এরপর তোমার জন্য (এদের অতিরিক্ত) অন্য স্ত্রী গ্রহণ হালাল নয় এবং তোমার স্ত্রীদের (তালাক দিয়ে) পরিবর্তে অন্য স্ত্রী গ্রহণ করাও হালাল নয়, যদিও অন্যদের সৌন্দর্য তোমাকে বিমোহিত করে; তবে তোমার মালিকানাধীন দাসী ছাড়া। আর আল্লাহ সকল কিছুর উপর সজাগ দৃষ্টি রাখেন।
(আল-আহযাব আয়াত: ৫২)

11 ১১
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ لَا تُفۡسِدُوۡا فِی الۡاَرۡضِ ۙ قَالُوۡۤا اِنَّمَا نَحۡنُ مُصۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা যমীনে ফাসাদ করো না’, তারা বলে, ‘আমরা তো কেবল সংশোধনকারী’।
(আল-বাকারা আয়াত: ১১)

14 ১৪
وَ لَوۡ دُخِلَتۡ عَلَیۡهِمۡ مِّنۡ اَقۡطَارِهَا ثُمَّ سُئِلُوا الۡفِتۡنَۃَ لَاٰتَوۡهَا وَ مَا تَلَبَّثُوۡا بِهَاۤ اِلَّا یَسِیۡرًا
অনুবাদ: আর যদি তার বিভিন্ন দিক থেকে তাদের উপর শত্রুর প্রবেশ ঘটত, তারপর তাদেরকে ফিতনা সৃষ্টির আহবান জানানো হত, তবে তারা তাই করত। এতে তারা কাল বিলম্ব করত না।
(আল-আহযাব আয়াত: ১৪)

123 ১২৩
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا قَاتِلُوا الَّذِیۡنَ یَلُوۡنَکُمۡ مِّنَ الۡکُفَّارِ وَ لۡیَجِدُوۡا فِیۡکُمۡ غِلۡظَۃً ؕ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ مَعَ الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা তোমাদের নিকটবর্তী কাফিরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর। এবং তারা যেন তোমাদের মধ্যে কঠোরতা দেখতে পায়। আর জেনে রাখ, আল্লাহ মুত্তাকীদের সাথে আছেন।
(আত-তাওবা আয়াত: ১২৩)

78 ৭৮
قَالُوۡا یٰۤاَیُّهَا الۡعَزِیۡزُ اِنَّ لَهٗۤ اَبًا شَیۡخًا کَبِیۡرًا فَخُذۡ اَحَدَنَا مَکَانَهٗ ۚ اِنَّا نَرٰىکَ مِنَ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে আযীয, তার পিতা বড় বৃদ্ধ, আপনি তার স্থলে আমাদের একজনকে নিন, আমরা তো আপনাকে দেখছি সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত।
(ইউসুফ আয়াত: ৭৮)

9 ৯
قَالُوۡا بَلٰی قَدۡ جَآءَنَا نَذِیۡرٌ ۬ۙ فَکَذَّبۡنَا وَ قُلۡنَا مَا نَزَّلَ اللّٰهُ مِنۡ شَیۡءٍ ۚۖ اِنۡ اَنۡتُمۡ اِلَّا فِیۡ ضَلٰلٍ کَبِیۡرٍ
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘হ্যাঁ, আমাদের নিকট সতর্ককারী এসেছিল। তখন আমরা (তাদেরকে) মিথ্যাবাদী আখ্যায়িত করেছিলাম এবং বলেছিলাম, ‘আল্লাহ কিছুই নাযিল করেননি। তোমরা তো ঘোর বিভ্রান্তিতে রয়েছ’।
(আল-মুলক আয়াত: ৯)

155 ১৫৫
وَ اخۡتَارَ مُوۡسٰی قَوۡمَهٗ سَبۡعِیۡنَ رَجُلًا لِّمِیۡقَاتِنَا ۚ فَلَمَّاۤ اَخَذَتۡهُمُ الرَّجۡفَۃُ قَالَ رَبِّ لَوۡ شِئۡتَ اَهۡلَکۡتَهُمۡ مِّنۡ قَبۡلُ وَ اِیَّایَ ؕ اَتُهۡلِکُنَا بِمَا فَعَلَ السُّفَهَآءُ مِنَّا ۚ اِنۡ هِیَ اِلَّا فِتۡنَتُکَ ؕ تُضِلُّ بِهَا مَنۡ تَشَآءُ وَ تَهۡدِیۡ مَنۡ تَشَآءُ ؕ اَنۡتَ وَلِیُّنَا فَاغۡفِرۡ لَنَا وَ ارۡحَمۡنَا وَ اَنۡتَ خَیۡرُ الۡغٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর মূসা নিজ কওম থেকে সত্তর জন লোককে আমার নির্ধারিত স্থানের জন্য নির্বাচন করল। অতঃপর যখন ভূমিকম্প তাদেরকে পাকড়াও করল তখন সে বলল, ‘হে আমার রব, আপনি চাইলে ইতঃপূর্বে এদের ধ্বংস করতে পারতেন এবং আমাকেও। আমাদের মধ্যে নির্বোধরা যা করেছে তার কারণে কি আমাদেরকে ধ্বংস করবেন? এটাতো আপনার পরীক্ষা ছাড়া কিছু না। এর মাধ্যমে যাকে চান আপনি পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে চান হিদায়াত দান করেন। আপনি আমাদের অভিভাবক। সুতরাং আমাদের ক্ষমা করে দিন এবং আপনি উত্তম ক্ষমাশীল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৫৫)

26 ২৬
قَالَتۡ اِحۡدٰىهُمَا یٰۤاَبَتِ اسۡتَاۡجِرۡهُ ۫ اِنَّ خَیۡرَ مَنِ اسۡتَاۡجَرۡتَ الۡقَوِیُّ الۡاَمِیۡنُ
অনুবাদ: নারীদ্বয়ের একজন বলল, ‘হে আমার পিতা, আপনি তাকে মজুর নিযুক্ত করুন। নিশ্চয় আপনি যাদেরকে মজুর নিযুক্ত করবেন তাদের মধ্যে সে উত্তম, যে শক্তিশালী বিশ্বস্ত’।
(আল-কাসাস আয়াত: ২৬)

64 ৬৪
ثُمَّ تَوَلَّیۡتُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ ۚ فَلَوۡ لَا فَضۡلُ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ وَ رَحۡمَتُهٗ لَکُنۡتُمۡ مِّنَ الۡخٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তোমরা এ সবের পর বিমুখ হয়ে ফিরে গেলে। আর যদি তোমাদের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ ও রহমত না হত, তোমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে।
(আল-বাকারা আয়াত: ৬৪)

40 ৪০
وَ اَمَّا مَنۡ خَافَ مَقَامَ رَبِّهٖ وَ نَهَی النَّفۡسَ عَنِ الۡهَوٰی
অনুবাদ: আর যে স্বীয় রবের সামনে দাঁড়ানোকে ভয় করে এবং কুপ্রবৃত্তি থেকে নিজকে বিরত রাখে,
(আন-নাযিআত আয়াত: ৪০)

240 ২৪০
وَ الَّذِیۡنَ یُتَوَفَّوۡنَ مِنۡکُمۡ وَ یَذَرُوۡنَ اَزۡوَاجًا ۚۖ وَّصِیَّۃً لِّاَزۡوَاجِهِمۡ مَّتَاعًا اِلَی الۡحَوۡلِ غَیۡرَ اِخۡرَاجٍ ۚ فَاِنۡ خَرَجۡنَ فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ فِیۡ مَا فَعَلۡنَ فِیۡۤ اَنۡفُسِهِنَّ مِنۡ مَّعۡرُوۡفٍ ؕ وَ اللّٰهُ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তোমাদের মধ্য থেকে যারা মারা যাবে এবং স্ত্রীদেরকে রেখে যাবে, তারা তাদের স্ত্রীদের জন্য এক বছরের ভরণ-পোষণের ওসিয়ত করবে বের না করে দিয়ে; কিন্তু যদি তারা (স্বেচ্ছায়) বের হয়ে যায়, তাহলে তারা নিজদের ব্যাপারে বিধি মোতাবেক যা করেছে, সে ব্যাপারে তোমাদের কোন পাপ নেই। আর আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৪০)

98 ৯৮
قَالَ سَوۡفَ اَسۡتَغۡفِرُ لَکُمۡ رَبِّیۡ ؕ اِنَّهٗ هُوَ الۡغَفُوۡرُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: সে বলল, ‘অচিরেই আমি তোমাদের জন্য আমার রবের নিকট ক্ষমা চাইব, নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’।
(ইউসুফ আয়াত: ৯৮)

9 ৯
وَ اِذَا عَلِمَ مِنۡ اٰیٰتِنَا شَیۡئَۨا اتَّخَذَهَا هُزُوًا ؕ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ عَذَابٌ مُّهِیۡنٌ
অনুবাদ: আর যখন সে আমার আয়াতসমূহের কিছু জানতে পারে, তখন সে এটাকে পরিহাসের পাত্ররূপে গ্রহণ করে। এদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক আযাব।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৯)

34 ৩৪
اِنَّ لِلۡمُتَّقِیۡنَ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ جَنّٰتِ النَّعِیۡمِ
অনুবাদ: নিশ্চয় মুত্তাকীদের জন্য তাদের রবের কাছে রয়েছে নিআমতপূর্ণ জান্নাত।
(আল-কলম আয়াত: ৩৪)

68 ৬৮
هُوَ الَّذِیۡ یُحۡیٖ وَ یُمِیۡتُ ۚ فَاِذَا قَضٰۤی اَمۡرًا فَاِنَّمَا یَقُوۡلُ لَهٗ کُنۡ فَیَکُوۡنُ
অনুবাদ: তিনিই জীবন দান করেন এবং মৃত্যু দেন। আর তিনি যখন কোন কিছু করার সিদ্ধান্ত নেন, তখন তিনি এজন্য বলেন ‘হও’, ফলে তা হয়ে যায়।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৬৮)

218 ২১৮
الَّذِیۡ یَرٰىکَ حِیۡنَ تَقُوۡمُ
অনুবাদ: ‘যিনি তোমাকে দেখেন যখন তুমি দন্ডায়মান হও’
(আশ-শুআরা আয়াত: ২১৮)

39 ৩৯
وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَعۡمَالُهُمۡ کَسَرَابٍۭ بِقِیۡعَۃٍ یَّحۡسَبُهُ الظَّمۡاٰنُ مَآءً ؕ حَتّٰۤی اِذَا جَآءَهٗ لَمۡ یَجِدۡهُ شَیۡئًا وَّ وَجَدَ اللّٰهَ عِنۡدَهٗ فَوَفّٰىهُ حِسَابَهٗ ؕ وَ اللّٰهُ سَرِیۡعُ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করে, তাদের আমলসমূহ মরুভূমির মরিচিকার মত, পিপাসিত ব্যক্তি যাকে পানি মনে করে। অবশেষে যখন সে তার কাছে আসবে, তখন সে দেখবে সেটা কিছুই নয়। আর সে সেখানে আল্লাহকে দেখতে পাবে। অতঃপর তিনি তাকে তার হিসাব পরিপূর্ণ করে দেবেন। আর আল্লাহ অতি দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী।
(আন-নূর আয়াত: ৩৯)

23 ২৩
قَالَ فِرۡعَوۡنُ وَ مَا رَبُّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: ফির‘আউন বলল, ‘সৃষ্টিকুলের রব কে?’
(আশ-শুআরা আয়াত: ২৩)

6 ৬
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنۡ جَآءَکُمۡ فَاسِقٌۢ بِنَبَاٍ فَتَبَیَّنُوۡۤا اَنۡ تُصِیۡبُوۡا قَوۡمًۢا بِجَهَالَۃٍ فَتُصۡبِحُوۡا عَلٰی مَا فَعَلۡتُمۡ نٰدِمِیۡنَ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, যদি কোন ফাসিক তোমাদের কাছে কোন সংবাদ নিয়ে আসে, তাহলে তোমরা তা যাচাই করে নাও। এ আশঙ্কায় যে, তোমরা অজ্ঞতাবশত কোন কওমকে আক্রমণ করে বসবে, ফলে তোমরা তোমাদের কৃতকর্মের জন্য লজ্জিত হবে।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ৬)

53 ৫৩
فَتَقَطَّعُوۡۤا اَمۡرَهُمۡ بَیۡنَهُمۡ زُبُرًا ؕ کُلُّ حِزۡبٍۭ بِمَا لَدَیۡهِمۡ فَرِحُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর লোকেরা তাদের মাঝে তাদের দীনকে বহুভাগে বিভক্ত করেছে। প্রত্যেক দলই তাদের কাছে যা আছে তা নিয়ে উৎফুল্ল।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৫৩)

236 ২৩৬
لَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ اِنۡ طَلَّقۡتُمُ النِّسَآءَ مَا لَمۡ تَمَسُّوۡهُنَّ اَوۡ تَفۡرِضُوۡا لَهُنَّ فَرِیۡضَۃً ۚۖ وَّ مَتِّعُوۡهُنَّ ۚ عَلَی الۡمُوۡسِعِ قَدَرُهٗ وَ عَلَی الۡمُقۡتِرِ قَدَرُهٗ ۚ مَتَاعًۢا بِالۡمَعۡرُوۡفِ ۚ حَقًّا عَلَی الۡمُحۡسِنِیۡن
অনুবাদ: তোমাদের কোন অপরাধ নেই যদি তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দাও এমন অবস্থায় যে, তোমরা তাদেরকে স্পর্শ করনি কিংবা তাদের জন্য কোন মোহর নির্ধারণ করনি। আর উত্তমভাবে তাদেরকে ভোগ-উপকরণ দিয়ে দাও, ধনীর উপর তার সাধ্যানুসারে এবং সংকটাপন্নের উপর তার সাধ্যানুসারে। সুকর্মশীলদের উপর এটি আবশ্যক।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৩৬)

39 ৩৯
قَالَ رَبِّ بِمَاۤ اَغۡوَیۡتَنِیۡ لَاُزَیِّنَنَّ لَهُمۡ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَاُغۡوِیَنَّهُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, যেহেতু আপনি আমাকে পথভ্রষ্ট করেছেন, তাই যমীনে আমি তাদের জন্য (পাপকে) শোভিত করব এবং নিশ্চয় তাদের সকলকে পথভ্রষ্ট করব’।
(আল-হিজর আয়াত: ৩৯)

10 ১০
اِنَّا نَخَافُ مِنۡ رَّبِّنَا یَوۡمًا عَبُوۡسًا قَمۡطَرِیۡرًا
অনুবাদ: আমরা আমাদের রবের পক্ষ থেকে এক ভয়ংকর ভীতিপ্রদ দিবসের ভয় করি।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ১০)

26 ২৬
فَکُلِیۡ وَ اشۡرَبِیۡ وَ قَرِّیۡ عَیۡنًا ۚ فَاِمَّا تَرَیِنَّ مِنَ الۡبَشَرِ اَحَدًا ۙ فَقُوۡلِیۡۤ اِنِّیۡ نَذَرۡتُ لِلرَّحۡمٰنِ صَوۡمًا فَلَنۡ اُکَلِّمَ الۡیَوۡمَ اِنۡسِیًّا
অনুবাদ: ‘অতঃপর তুমি খাও, পান কর এবং চোখ জুড়াও। আর যদি তুমি কোন লোককে দেখতে পাও তাহলে বলে দিও, ‘আমি পরম করুণাময়ের জন্য চুপ থাকার মানত করেছি। অতএব আজ আমি কোন মানুষের সাথে কিছুতেই কথা বলব না’।
(মারইয়াম আয়াত: ২৬)

27 ২৭
وَ لَقَدۡ اَهۡلَکۡنَا مَا حَوۡلَکُمۡ مِّنَ الۡقُرٰی وَ صَرَّفۡنَا الۡاٰیٰتِ لَعَلَّهُمۡ یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি তোমাদের পার্শ্ববর্তী জনপদসমূহ ধ্বংস করেছিলাম। আর আমি বিভিন্নভাবে আয়াতসমূহকে বর্ণনা করেছিলাম যাতে তারা ফিরে আসে।
(আল-আহকাফ আয়াত: ২৭)

6 ৬
قُلۡ اَنۡزَلَهُ الَّذِیۡ یَعۡلَمُ السِّرَّ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ اِنَّهٗ کَانَ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: বল, ‘যিনি আসমান ও যমীনের রহস্য জানেন তিনি এটি নাযিল করেছেন; নিশ্চয় তিনি অতীব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’
(আল-ফুরকান আয়াত: ৬)

151 ১৫১
اَلَاۤ اِنَّهُمۡ مِّنۡ اِفۡکِهِمۡ لَیَقُوۡلُوۡنَ
অনুবাদ: জেনে রাখ, তারা অবশ্যই তাদের মনগড়া কথা বলে যে,
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৫১)

50 ৫০
فَالَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَهُمۡ مَّغۡفِرَۃٌ وَّ رِزۡقٌ کَرِیۡمٌ
অনুবাদ: সুতরাং যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও সম্মানজনক রিয্ক।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৫০)

20 ২০
فَاَصۡبَحَتۡ کَالصَّرِیۡمِ
অনুবাদ: ফলে তা (পুড়ে) কালো বর্ণের হয়ে গেল।
(আল-কলম আয়াত: ২০)

51 ৫১
وَ الَّذِیۡنَ سَعَوۡا فِیۡۤ اٰیٰتِنَا مُعٰجِزِیۡنَ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: আর যারা আমার আয়াতসমূহকে ব্যর্থ করে দেয়ার চেষ্টা করে, তারা জাহান্নামের অধিবাসী।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৫১)

27 ২৭
قَالَ سَنَنۡظُرُ اَصَدَقۡتَ اَمۡ کُنۡتَ مِنَ الۡکٰذِبِیۡنَ
অনুবাদ: সুলাইমান বলল, আমরা দেখব, ‘তুমি কি সত্য বলেছ, নাকি তুমি মিথ্যাবাদীদের অন্তর্ভুক্ত’।
(আন-নামাল আয়াত: ২৭)

49 ৪৯
وَ اَنَّهٗ هُوَ رَبُّ الشِّعۡرٰی
অনুবাদ: আর তিনিই শিরার* রব।
(আন-নাজম আয়াত: ৪৯)

24 ২৪
وَ قَدۡ اَضَلُّوۡا کَثِیۡرًا ۬ۚ وَ لَا تَزِدِ الظّٰلِمِیۡنَ اِلَّا ضَلٰلًا
অনুবাদ: ‘বস্তুত তারা অনেককে পথভ্রষ্ট করেছে, আর (হে আল্লাহ) আপনি যালিমদেরকে ভ্রষ্টতা ছাড়া আর কিছুই বাড়াবেন না’।
(নূহ আয়াত: ২৪)

10 ১০
سَیَذَّکَّرُ مَنۡ یَّخۡشٰی
অনুবাদ: সে-ই উপদেশ গ্রহণ করে, যে ভয় করে ।
(আল-আলা আয়াত: ১০)

60 ৬০
اَمَّنۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ وَ اَنۡزَلَ لَکُمۡ مِّنَ السَّمَآءِ مَآءً ۚ فَاَنۡۢبَتۡنَا بِهٖ حَدَآئِقَ ذَاتَ بَهۡجَۃٍ ۚ مَا کَانَ لَکُمۡ اَنۡ تُنۡۢبِتُوۡا شَجَرَهَا ؕ ءَ اِلٰهٌ مَّعَ اللّٰهِ ؕ بَلۡ هُمۡ قَوۡمٌ یَّعۡدِلُوۡنَ
অনুবাদ: বরং তিনি (শ্রেষ্ঠ), যিনি আসমানসমূহ ও যমীনকে সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদের জন্য তিনি আসমান থেকে পানি বর্ষণ করেন। অতঃপর তা দ্বারা আমি মনোরম উদ্যান সৃষ্টি করি। তার বৃক্ষাদি উৎপন্ন করার ক্ষমতা তোমাদের নেই। আল্লাহর সাথে কি অন্য কোন ইলাহ আছে? বরং তারা এমন এক কওম যারা শিরক করে।
(আন-নামাল আয়াত: ৬০)

252 ২৫২
تِلۡکَ اٰیٰتُ اللّٰهِ نَتۡلُوۡهَا عَلَیۡکَ بِالۡحَقِّ ؕ وَ اِنَّکَ لَمِنَ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: এগুলো আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার উপর যথাযথভাবে তিলাওয়াত করি। আর নিশ্চয় তুমি রাসূলগণের অন্তর্ভুক্ত।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৫২)

11 ১১
ذٰلِکَ بِاَنَّ اللّٰهَ مَوۡلَی الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ اَنَّ الۡکٰفِرِیۡنَ لَا مَوۡلٰی لَهُمۡ
অনুবাদ: তা এজন্য যে, নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের অভিভাবক। আর নিশ্চয় কাফিরদের কোন অভিভাবক নেই।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ১১)

38 ৩৮
وَ الَّذِیۡنَ یُنۡفِقُوۡنَ اَمۡوَالَهُمۡ رِئَآءَ النَّاسِ وَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ لَا بِالۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ ؕ وَ مَنۡ یَّکُنِ الشَّیۡطٰنُ لَهٗ قَرِیۡنًا فَسَآءَ قَرِیۡنًا
অনুবাদ: আর যারা নিজ ধন-সম্পদ লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে ব্যয় করে এবং ঈমান আনে না আল্লাহর প্রতি এবং না শেষ দিনের প্রতি। আর শয়তান যার সঙ্গী হয়, সঙ্গী হিসেবে কতইনা নিকৃষ্ট সে!
(আন-নিসা আয়াত: ৩৮)

1 ১
اَتٰۤی اَمۡرُ اللّٰهِ فَلَا تَسۡتَعۡجِلُوۡهُ ؕ سُبۡحٰنَهٗ وَ تَعٰلٰی عَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহর আদেশ এসে গেছে, সুতরাং তার জন্য তাড়াহুড়া করো না। তিনি পবিত্র এবং তারা যা শিরক করে, তা থেকে ঊর্ধ্বে।
(আন-নাহাল আয়াত: ১)

2 ২
عَلَّمَ الۡقُرۡاٰنَ
অনুবাদ: তিনি শিক্ষা দিয়েছেন কুরআন,
(আর-রাহমান আয়াত: ২)

74 ৭৪
لَمۡ یَطۡمِثۡهُنَّ اِنۡسٌ قَبۡلَهُمۡ وَ لَا جَآنٌّ
অনুবাদ: যাদেরকে ইতঃপূর্বে স্পর্শ করেনি কোন মানুষ আর না কোন জিন ।
(আর-রাহমান আয়াত: ৭৪)

2 ২
وَ اٰتَیۡنَا مُوۡسَی الۡکِتٰبَ وَ جَعَلۡنٰهُ هُدًی لِّبَـنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ اَلَّا تَتَّخِذُوۡا مِنۡ دُوۡنِیۡ وَکِیۡلًا
অনুবাদ: আর আমি মূসাকে কিতাব দিয়েছি এবং তা বনী ইসরাঈলের জন্য পথনির্দেশ বানিয়েছি। যেন তোমরা আমাকে ছাড়া কোন কর্মবিধায়ক না বানাও।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ২)

40 ৪০
وَ لَقَدۡ اَتَوۡا عَلَی الۡقَرۡیَۃِ الَّتِیۡۤ اُمۡطِرَتۡ مَطَرَ السَّوۡءِ ؕ اَفَلَمۡ یَکُوۡنُوۡا یَرَوۡنَهَا ۚ بَلۡ کَانُوۡا لَا یَرۡجُوۡنَ نُشُوۡرًا
অনুবাদ: আর অবশ্যই তারা সে জনপদ দিয়ে অতিক্রম করেছে, যাতে অকল্যাণের বৃষ্টি বর্ষিত হয়েছিল। তবে কি তারা তা দেখেনি? বরং তারা পুনরুত্থানের প্রত্যাশা করত না।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৪০)

16 ১৬
وَ وَرِثَ سُلَیۡمٰنُ دَاوٗدَ وَ قَالَ یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ عُلِّمۡنَا مَنۡطِقَ الطَّیۡرِ وَ اُوۡتِیۡنَا مِنۡ کُلِّ شَیۡءٍ ؕ اِنَّ هٰذَا لَهُوَ الۡفَضۡلُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: আর সুলাইমান দাঊদের ওয়ারিস হল এবং সে বলল, ‘হে মানুষ, আমাদেরকে পাখির ভাষা শেখানো হয়েছে এবং আমাদেরকে সকল কিছু দেয়া হয়েছে। নিশ্চয় এটা সুস্পষ্ট অনুগ্রহ’।
(আন-নামাল আয়াত: ১৬)

31 ৩১
حُنَفَآءَ لِلّٰهِ غَیۡرَ مُشۡرِکِیۡنَ بِهٖ ؕ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰهِ فَکَاَنَّمَا خَرَّ مِنَ السَّمَآءِ فَتَخۡطَفُهُ الطَّیۡرُ اَوۡ تَهۡوِیۡ بِهِ الرِّیۡحُ فِیۡ مَکَانٍ سَحِیۡقٍ
অনুবাদ: আল্লাহর জন্য একনিষ্ঠ হয়ে এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক না করে। আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে, সে যেন আকাশ থেকে পড়ল। অতঃপর পাখি তাকে ছোঁ মেরে নিয়ে গেল কিম্বা বাতাস তাকে দূরের কোন জায়গায় নিক্ষেপ করল।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৩১)

45 ৪৫
وَ اِذَا قَرَاۡتَ الۡقُرۡاٰنَ جَعَلۡنَا بَیۡنَکَ وَ بَیۡنَ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ حِجَابًا مَّسۡتُوۡرًا
অনুবাদ: আর তুমি যখন কুরআন পড় তখন তোমার ও যারা আখিরাতে ঈমান আনে না তাদের মধ্যে আমি এক অদৃশ্য পর্দা দিয়ে দেই।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৪৫)

82 ৮২
اِنَّمَاۤ اَمۡرُهٗۤ اِذَاۤ اَرَادَ شَیۡئًا اَنۡ یَّقُوۡلَ لَهٗ کُنۡ فَیَکُوۡنُ
অনুবাদ: তাঁর ব্যাপার শুধু এই যে, কোন কিছুকে তিনি যদি ‘হও’ বলতে চান, তখনই তা হয়ে যায়।
(ইয়াসীন আয়াত: ৮২)

108 ১০৮
وَّ نَزَعَ یَدَهٗ فَاِذَا هِیَ بَیۡضَآءُ لِلنّٰظِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর সে বের করল তার হাত, তৎক্ষণাৎ তা দর্শকদের কাছে ধবধবে সাদা (দেখাচ্ছিল)।
(আল-আরাফ আয়াত: ১০৮)

17 ১৭
فَلَا تَعۡلَمُ نَفۡسٌ مَّاۤ اُخۡفِیَ لَهُمۡ مِّنۡ قُرَّۃِ اَعۡیُنٍ ۚ جَزَآءًۢ بِمَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর কোন ব্যক্তি জানে না তাদের জন্য চোখ জুড়ানো কী জিনিস লুকিয়ে রাখা হয়েছে, তারা যা করত, তার বিনিময়স্বরূপ।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ১৭)

31 ৩১
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَنۡ نُّؤۡمِنَ بِهٰذَا الۡقُرۡاٰنِ وَ لَا بِالَّذِیۡ بَیۡنَ یَدَیۡهِ ؕ وَ لَوۡ تَرٰۤی اِذِ الظّٰلِمُوۡنَ مَوۡقُوۡفُوۡنَ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ۚۖ یَرۡجِعُ بَعۡضُهُمۡ اِلٰی بَعۡضِۣ الۡقَوۡلَ ۚ یَقُوۡلُ الَّذِیۡنَ اسۡتُضۡعِفُوۡا لِلَّذِیۡنَ اسۡتَکۡبَرُوۡا لَوۡ لَاۤ اَنۡتُمۡ لَکُنَّا مُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর কাফিরগণ বলে, ‘আমরা কখনো এ কুরআনের প্রতি ঈমান আনব না এবং এর পূববর্তী কোন কিতাবের প্রতিও না’। আর তুমি যদি দেখতে যালিমদেরকে, যখন তাদের রবের কাছে দাঁড় করিয়ে দেয়া হবে তখন তারা পরস্পর বাদানুবাদ করতে থাকবে। যাদেরকে দুর্বল করে রাখা হয়েছিল তারা অহঙ্কারীদেরকে বলবে, ‘তোমরা না থাকলে অবশ্যই আমরা মুমিন হতাম’।
(সাবা আয়াত: ৩১)

61 ৬১
وَ لَوۡ یُؤَاخِذُ اللّٰهُ النَّاسَ بِظُلۡمِهِمۡ مَّا تَرَکَ عَلَیۡهَا مِنۡ دَآبَّۃٍ وَّ لٰکِنۡ یُّؤَخِّرُهُمۡ اِلٰۤی اَجَلٍ مُّسَمًّی ۚ فَاِذَا جَآءَ اَجَلُهُمۡ لَا یَسۡتَاۡخِرُوۡنَ سَاعَۃً وَّ لَا یَسۡتَقۡدِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যদি মানবজাতিকে তাদের যুলমের কারণে পাকড়াও করতেন, তবে তাতে (যমীনে) কোনো বিচরণকারী প্রাণীকেই ছাড়তেন না। তবে আল্লাহ তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অবকাশ দেন। যখন তাদের নির্দিষ্ট সময় চলে আসে, তখন এক মুহূর্তও পেছাতে পারে না, এবং আগাতেও পারে না।
(আন-নাহাল আয়াত: ৬১)

10 ১০
وَ السّٰبِقُوۡنَ السّٰبِقُوۡنَ
অনুবাদ: আর অগ্রগামীরাই অগ্রগামী।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ১০)

34 ৩৪
مُّسَوَّمَۃً عِنۡدَ رَبِّکَ لِلۡمُسۡرِفِیۡنَ
অনুবাদ: ‘যা তোমার রবের পক্ষ থেকে চি‎‎‎হ্নিত সীমালংঘনকারীদের জন্য’।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৩৪)

156 ১৫৬
الَّذِیۡنَ اِذَاۤ اَصَابَتۡهُمۡ مُّصِیۡبَۃٌ ۙ قَالُوۡۤا اِنَّا لِلّٰهِ وَ اِنَّاۤ اِلَیۡهِ رٰجِعُوۡنَ
অনুবাদ: যারা, তাদেরকে যখন বিপদ আক্রান্ত করে তখন বলে, নিশ্চয় আমরা আল্লাহর জন্য এবং নিশ্চয় আমরা তাঁর দিকে প্রত্যাবর্তনকারী।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৫৬)

91 ৯১
اِنَّمَاۤ اُمِرۡتُ اَنۡ اَعۡبُدَ رَبَّ هٰذِهِ الۡبَلۡدَۃِ الَّذِیۡ حَرَّمَهَا وَ لَهٗ کُلُّ شَیۡءٍ ۫ وَّ اُمِرۡتُ اَنۡ اَکُوۡنَ مِنَ الۡمُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আমাকে তো নির্দেশ দেয়া হয়েছে এই শহরের রব-এর ইবাদাত করতে যিনি এটিকে সম্মানিত করেছেন এর সব কিছু তাঁরই অধিকারে। আর আমাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, আমি যেন মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত হই’।
(আন-নামাল আয়াত: ৯১)

8 ৮
وَ اَمَّا مَنۡ جَآءَکَ یَسۡعٰی
অনুবাদ: পক্ষান্তরে যে তোমার কাছে ছুটে আসল,
(আবাসা আয়াত: ৮)

10 ১০
اِنَّمَا النَّجۡوٰی مِنَ الشَّیۡطٰنِ لِیَحۡزُنَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ لَیۡسَ بِضَآرِّهِمۡ شَیۡئًا اِلَّا بِاِذۡنِ اللّٰهِ ؕ وَ عَلَی اللّٰهِ فَلۡیَتَوَکَّلِ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: গোপন পরামর্শ তো হল মুমিনরা যাতে দুঃখ পায় সে উদ্দেশ্যে কৃত শয়তানের কুমন্ত্রণা মাত্র। আর আল্লাহর অনুমতি ছাড়া সে তাদের কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। অতএব আল্লাহরই ওপর মুমিনরা যেন তাওয়াক্কুল করে।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ১০)

48 ৪৮
وَ یَقُوۡلُوۡنَ مَتٰی هٰذَا الۡوَعۡدُ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘এ ওয়াদা কখন বাস্তবায়িত হবে’? (তা বল) ‘যদি তোমরা সত্যবাদী হও’।
(ইয়াসীন আয়াত: ৪৮)

45 ৪৫
سَیُهۡزَمُ الۡجَمۡعُ وَ یُوَلُّوۡنَ الدُّبُرَ
অনুবাদ: সংঘবদ্ধ দলটি শীঘ্রই পরাজিত হবে এবং পিঠ দেখিয়ে পালাবে।
(আল-কামার আয়াত: ৪৫)

16 ১৬
ءَ اِذَا مِتۡنَا وَ کُنَّا تُرَابًا وَّ عِظَامًا ءَاِنَّا لَمَبۡعُوۡثُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আমরা যখন মারা যাব এবং মাটি ও হাড়ে পরিণত হব তখনও কি আমরা পুনরুত্থিত হব’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৬)

47 ৪৭
وَ یَوۡمَ نُسَیِّرُ الۡجِبَالَ وَ تَرَی الۡاَرۡضَ بَارِزَۃً ۙ وَّ حَشَرۡنٰهُمۡ فَلَمۡ نُغَادِرۡ مِنۡهُمۡ اَحَدًا
অনুবাদ: স্মরণ কর সেদিনের কথা যেদিন আমি পর্বতকে করব সঞ্চালিত এবং তুমি পৃথিবীকে দেখবে একটি শূন্য প্রান্তর; সেদিন মানুষকে আমি একত্রিত করব এবং তাদের কেহকেও অব্যাহতি দিব না।
(আল-কাহফ আয়াত: ৪৭)

8 ৮
وَ لَئِنۡ اَخَّرۡنَا عَنۡهُمُ الۡعَذَابَ اِلٰۤی اُمَّۃٍ مَّعۡدُوۡدَۃٍ لَّیَقُوۡلُنَّ مَا یَحۡبِسُهٗ ؕ اَلَا یَوۡمَ یَاۡتِیۡهِمۡ لَیۡسَ مَصۡرُوۡفًا عَنۡهُمۡ وَ حَاقَ بِهِمۡ مَّا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি আমি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাদের থেকে আযাব বিলম্বিত করি, তবে তারা অবশ্যই বলবে, ‘কোন্ বস্তু তাকে ঠেকিয়ে রাখল’? সাবধান ! যেদিন তাদের উপর তা নেমে আসবে, সেদিন তাদের থেকে তা ফেরানো হবে না এবং তারা যা নিয়ে উপহাস করত, তাদেরকে তা ঘিরে ফেলবে।
(হূদ আয়াত: ৮)

31 ৩১
لَّا ظَلِیۡلٍ وَّ لَا یُغۡنِیۡ مِنَ اللَّهَبِ
অনুবাদ: যা ছায়াদানকারী নয় এবং তা জাহান্নামের জ্বলন্ত অগ্নিশিখার মোকাবেলায় কোন কাজেও আসবে না।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৩১)

11 ১১
اِلَّا الَّذِیۡنَ صَبَرُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ ؕ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ مَّغۡفِرَۃٌ وَّ اَجۡرٌ کَبِیۡرٌ
অনুবাদ: তবে যারা সবর করেছে এবং সৎকর্ম করেছে, তাদের জন্যই রয়েছে ক্ষমা ও মহা প্রতিদান।
(হূদ আয়াত: ১১)

9 ৯
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اذۡکُرُوۡا نِعۡمَۃَ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ اِذۡ جَآءَتۡکُمۡ جُنُوۡدٌ فَاَرۡسَلۡنَا عَلَیۡهِمۡ رِیۡحًا وَّ جُنُوۡدًا لَّمۡ تَرَوۡهَا ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা তোমাদের প্রতি আল্লাহর নিআমতকে স্মরণ কর, যখন সেনাবাহিনী তোমাদের কাছে এসে গিয়েছিল, তখন আমি তাদের উপর প্রবল বায়ু ও সেনাদল প্রেরণ করলাম যা তোমরা দেখনি। আর তোমরা যা কর আল্লাহ তার সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-আহযাব আয়াত: ৯)

26 ২৬
کُلُّ مَنۡ عَلَیۡهَا فَانٍ
অনুবাদ: যমীনের উপর যা কিছু রয়েছে, সবই ধ্বংসশীল।
(আর-রাহমান আয়াত: ২৬)

71 ৭১
وَ یَقُوۡلُوۡنَ مَتٰی هٰذَا الۡوَعۡدُ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘তোমরা সত্যবাদী হলে (বল) এই ওয়াদা কখন আসবে’?
(আন-নামাল আয়াত: ৭১)

58 ৫৮
ذٰلِکَ نَتۡلُوۡهُ عَلَیۡکَ مِنَ الۡاٰیٰتِ وَ الذِّکۡرِ الۡحَکِیۡمِ
অনুবাদ: এটি আমি তোমার উপর তিলাওয়াত করছি, আয়াতসমূহ ও প্রজ্ঞাপূর্ণ উপদেশ থেকে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৫৮)

25 ২৫
فَانۡتَقَمۡنَا مِنۡهُمۡ فَانۡظُرۡ کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: ফলে আমি তাদের থেকে প্রতিশোধ নিলাম। অতএব দেখ, মিথ্যারোপকারীদের পরিণতি কেমন হয়েছিল?
(আয-যুখরুফ আয়াত: ২৫)

19 ১৯
اَمَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ فَلَهُمۡ جَنّٰتُ الۡمَاۡوٰی ۫ نُزُلًۢا بِمَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তাদের বাসস্থান হবে জান্নাত, তারা যা করত তার আপ্যায়ন হিসেবে।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ১৯)

102 ১০২
ذٰلِکُمُ اللّٰهُ رَبُّکُمۡ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ خَالِقُ کُلِّ شَیۡءٍ فَاعۡبُدُوۡهُ ۚ وَ هُوَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ وَّکِیۡلٌ
অনুবাদ: তিনিই আল্লাহ, তোমাদের রব। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। তিনি প্রতিটি জিনিসের স্রষ্টা। সুতরাং তোমরা তাঁর ইবাদাত কর। আর তিনি প্রতিটি জিনিসের উপর তত্ত্বাবধায়ক।
(আল-আনআম আয়াত: ১০২)

13 ১৩
فَرَدَدۡنٰهُ اِلٰۤی اُمِّهٖ کَیۡ تَقَرَّ عَیۡنُهَا وَ لَا تَحۡزَنَ وَ لِتَعۡلَمَ اَنَّ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقٌّ وَّ لٰکِنَّ اَکۡثَرَهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তাকে তার মায়ের কাছে ফিরিয়ে দিলাম, যাতে তার চোখ জুড়ায় এবং সে যেন কোন দুশ্চিন্তা না করে। আর সে যেন জানতে পারে যে, নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য। কিন্তু তাদের অধিকাংশই তা জানে না।
(আল-কাসাস আয়াত: ১৩)

98 ৯৮
وَ مِنَ الۡاَعۡرَابِ مَنۡ یَّتَّخِذُ مَا یُنۡفِقُ مَغۡرَمًا وَّ یَتَرَبَّصُ بِکُمُ الدَّوَآئِرَ ؕ عَلَیۡهِمۡ دَآئِرَۃُ السَّوۡءِ ؕ وَ اللّٰهُ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর বেদুঈনদের কেউ কেউ যা (আল্লাহর পথে) ব্যয় করে, তা জরিমানা গণ্য করে এবং তোমাদের দুর্বিপাকের প্রতীক্ষায় থাকে। দুর্বিপাক তাদের উপরই এবং আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী।
(আত-তাওবা আয়াত: ৯৮)

9 ৯
یٰمُوۡسٰۤی اِنَّهٗۤ اَنَا اللّٰهُ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: হে মূসা, নিশ্চয় আমিই আল্লাহ, মহাপরাক্রমশালী, মহাপ্রজ্ঞাময়।
(আন-নামাল আয়াত: ৯)

37 ৩৭
وَ تَرَکۡنَا فِیۡهَاۤ اٰیَۃً لِّلَّذِیۡنَ یَخَافُوۡنَ الۡعَذَابَ الۡاَلِیۡمَ
অনুবাদ: আর আমি তাদের জন্য সেখানে একটি নিদর্শন রেখেছি যারা যন্ত্রণাদায়ক আযাবকে ভয় করে ।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৩৭)

48 ৪৮
وَ مَا نُرۡسِلُ الۡمُرۡسَلِیۡنَ اِلَّا مُبَشِّرِیۡنَ وَ مُنۡذِرِیۡنَ ۚ فَمَنۡ اٰمَنَ وَ اَصۡلَحَ فَلَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি রাসূলদেরকে কেবল সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে প্রেরণ করি। অতএব যারা ঈমান এনেছে ও শুধরে নিয়েছে, তাদের উপর কোন ভয় নেই এবং তারা চি‎‎ন্তিত হবে না।
(আল-আনআম আয়াত: ৪৮)

56 ৫৬
فَاَمَّا الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فَاُعَذِّبُهُمۡ عَذَابًا شَدِیۡدًا فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ ۫ وَ مَا لَهُمۡ مِّنۡ نّٰصِرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যারা কুফরী করেছে, আমি তাদেরকে কঠিন আযাব দেব দুনিয়া ও আখিরাতে, আর তাদের কোন সাহায্যকারী নেই।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৫৬)

65 ৬৫
فَعَقَرُوۡهَا فَقَالَ تَمَتَّعُوۡا فِیۡ دَارِکُمۡ ثَلٰثَۃَ اَیَّامٍ ؕ ذٰلِکَ وَعۡدٌ غَیۡرُ مَکۡذُوۡبٍ
অনুবাদ: অতঃপর তারা তাকে হত্যা করল। তাই সে বলল, ‘তোমরা তিন দিন নিজ নিজ গৃহে আনন্দে কাটাও। এ এমন এক ওয়াদা, যা মিথ্যা হবার নয়’।
(হূদ আয়াত: ৬৫)

157 ১৫৭
اُولٰٓئِکَ عَلَیۡهِمۡ صَلَوٰتٌ مِّنۡ رَّبِّهِمۡ وَ رَحۡمَۃٌ ۟ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের উপরই রয়েছে তাদের রবের পক্ষ থেকে মাগফিরাত ও রহমত এবং তারাই হিদায়াতপ্রাপ্ত।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৫৭)

8 ৮
اَلَمۡ نَجۡعَلۡ لَّهٗ عَیۡنَیۡنِ ۙ
অনুবাদ: আমি কি তার জন্য দু’টি চোখ বানাইনি?
(আল-বালাদ আয়াত: ৮)

11 ১১
هُنَالِکَ ابۡتُلِیَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ وَ زُلۡزِلُوۡا زِلۡزَالًا شَدِیۡدًا
অনুবাদ: তখন মুমিনদেরকে পরীক্ষা করা হয়েছিল। আর তারা ভীষণভাবে প্রকম্পিত হয়েছিল।
(আল-আহযাব আয়াত: ১১)

75 ৭৫
وَ مَنۡ یَّاۡتِهٖ مُؤۡمِنًا قَدۡ عَمِلَ الصّٰلِحٰتِ فَاُولٰٓئِکَ لَهُمُ الدَّرَجٰتُ الۡعُلٰی
অনুবাদ: আর যারা তাঁর নিকট আসবে মুমিন অবস্থায়, সৎকর্ম করে তাদের জন্যই রয়েছে সুউচ্চ মর্যাদা।
(ত্ব-হা আয়াত: ৭৫)

112 ১১২
اِذۡ قَالَ الۡحَوَارِیُّوۡنَ یٰعِیۡسَی ابۡنَ مَرۡیَمَ هَلۡ یَسۡتَطِیۡعُ رَبُّکَ اَنۡ یُّنَزِّلَ عَلَیۡنَا مَآئِدَۃً مِّنَ السَّمَآءِ ؕ قَالَ اتَّقُوا اللّٰهَ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: যখন হাওয়ারীগণ বলেছিল, ‘হে মারইয়ামের পুত্র ঈসা, তোমার রব কি পারে আমাদের উপর আসমান থেকে খাবারপূর্ণ দস্তরখান নাযিল করতে?’ সে বলেছিল, ‘আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর, যদি তোমরা মুমিন হও’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১১২)

13 ১৩
لِیَوۡمِ الۡفَصۡلِ
অনুবাদ: বিচার দিনের জন্য।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ১৩)

93 ৯৩
اِذۡهَبُوۡا بِقَمِیۡصِیۡ هٰذَا فَاَلۡقُوۡهُ عَلٰی وَجۡهِ اَبِیۡ یَاۡتِ بَصِیۡرًا ۚ وَ اۡتُوۡنِیۡ بِاَهۡلِکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা আমার এ জামাটি নিয়ে যাও, অতঃপর সেটি আমার পিতার চেহারায় ফেল। এতে তিনি দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাবেন। আর তোমরা তোমাদের পরিবারের সকলকে নিয়ে আমার কাছে চলে আস’।
(ইউসুফ আয়াত: ৯৩)

6 ৬
هُوَ الَّذِیۡ یُصَوِّرُکُمۡ فِی الۡاَرۡحَامِ کَیۡفَ یَشَآءُ ؕ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: তিনিই মাতৃগর্ভে তোমাদেরকে আকৃতি দান করেন যেভাবে তিনি চান। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই; তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৬)

4 ৪
قَالَ رَبِّ اِنِّیۡ وَهَنَ الۡعَظۡمُ مِنِّیۡ وَ اشۡتَعَلَ الرَّاۡسُ شَیۡبًا وَّ لَمۡ اَکُنۡۢ بِدُعَآئِکَ رَبِّ شَقِیًّا
অনুবাদ: সে বলেছিল, ‘হে আমার রব! আমার হাড়গুলো দুর্বল হয়ে গেছে এবং বার্ধক্যবশতঃ আমার মাথার চুলগুলো সাদা হয়ে গেছে। হে আমার রব, আপনার নিকট দো‘আ করে আমি কখনো ব্যর্থ হইনি’।
(মারইয়াম আয়াত: ৪)

79 ৭৯
قُلۡ یُحۡیِیۡهَا الَّذِیۡۤ اَنۡشَاَهَاۤ اَوَّلَ مَرَّۃٍ ؕ وَ هُوَ بِکُلِّ خَلۡقٍ عَلِیۡمُۨ
অনুবাদ: বল, ‘যিনি প্রথমবার এগুলোকে সৃষ্টি করেছেন তিনিই সেগুলো পুনরায় জীবিত করবেন। আর তিনি সকল সৃষ্টি সম্পর্কেই সর্বজ্ঞাত।
(ইয়াসীন আয়াত: ৭৯)

62 ৬২
قَالَ اِنَّکُمۡ قَوۡمٌ مُّنۡکَرُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তোমরা তো অপরিচিত লোক’।
(আল-হিজর আয়াত: ৬২)

41 ৪১
وَ یٰقَوۡمِ مَا لِیۡۤ اَدۡعُوۡکُمۡ اِلَی النَّجٰوۃِ وَ تَدۡعُوۡنَنِیۡۤ اِلَی النَّارِ
অনুবাদ: ‘আর হে আমার কওম, আমার কী হল যে, আমি তোমাদেরকে মুক্তির দিকে ডাকছি আর তোমরা আমাকে ডাকছ আগুনের দিকে!’
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৪১)

35 ৩৫
اَمۡ خُلِقُوۡا مِنۡ غَیۡرِ شَیۡءٍ اَمۡ هُمُ الۡخٰلِقُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি স্রষ্টা ছাড়া সৃষ্টি হয়েছে, না তারাই স্রষ্টা?
(আত-তূর আয়াত: ৩৫)

28 ২৮
لِمَنۡ شَآءَ مِنۡکُمۡ اَنۡ یَّسۡتَقِیۡمَ
অনুবাদ: যে তোমাদের মধ্যে সরল পথে চলতে চায়, তার জন্য।
(আত-তাকভীর আয়াত: ২৮)

94 ৯৪
فَکُبۡکِبُوۡا فِیۡهَا هُمۡ وَ الۡغَاوٗنَ
অনুবাদ: অতঃপর তাদেরকে এবং পথভ্রষ্টকারীদেরকে উপুড় করে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে,
(আশ-শুআরা আয়াত: ৯৪)

50 ৫০
اَوۡ یُزَوِّجُهُمۡ ذُکۡرَانًا وَّ اِنَاثًا ۚ وَ یَجۡعَلُ مَنۡ یَّشَآءُ عَقِیۡمًا ؕ اِنَّهٗ عَلِیۡمٌ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: অথবা তাদেরকে পুত্র ও কন্যা উভয়ই দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা বন্ধ্যা করেন। তিনি তো সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান।
(আশ-শূরা আয়াত: ৫০)

43 ৪৩
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ قَبۡلِکَ اِلَّا رِجَالًا نُّوۡحِیۡۤ اِلَیۡهِمۡ فَسۡـَٔلُوۡۤا اَهۡلَ الذِّکۡرِ اِنۡ کُنۡتُمۡ لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তোমার পূর্বে কেবল পুরুষদেরকেই রাসূল হিসেবে প্রেরণ করেছি, যাদের প্রতি আমি ওহী পাঠিয়েছি। সুতরাং জ্ঞানীদের জিজ্ঞাসা কর, যদি তোমরা না জানো।
(আন-নাহাল আয়াত: ৪৩)

24 ২৪
وَ اخۡفِضۡ لَهُمَا جَنَاحَ الذُّلِّ مِنَ الرَّحۡمَۃِ وَ قُلۡ رَّبِّ ارۡحَمۡهُمَا کَمَا رَبَّیٰنِیۡ صَغِیۡرًا
অনুবাদ: আর তাদের উভয়ের জন্য দয়াপরবশ হয়ে বিনয়ের ডানা নত করে দাও এবং বল, ‘হে আমার রব, তাদের প্রতি দয়া করুন যেভাবে শৈশবে তারা আমাকে লালন-পালন করেছেন’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ২৪)

38 ৩৮
( سُجود‎‎ ) فَاِنِ اسۡتَکۡبَرُوۡا فَالَّذِیۡنَ عِنۡدَ رَبِّکَ یُسَبِّحُوۡنَ لَهٗ بِالَّیۡلِ وَ النَّهَارِ وَ هُمۡ لَا یَسۡـَٔمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যদি এরা অহঙ্কার করেও তবে যারা তোমার রবের নিকটে রয়েছে তারা দিন-রাত তাঁরই তাসবীহ পাঠ করছে এবং তারা ক্লান্তি বোধ করে না। [সাজদাহ] ۩
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৩৮)

60 ৬০
( سُجود ) وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمُ اسۡجُدُوۡا لِلرَّحۡمٰنِ قَالُوۡا وَ مَا الرَّحۡمٰنُ ٭ اَنَسۡجُدُ لِمَا تَاۡمُرُنَا وَ زَادَهُمۡ نُفُوۡرًا
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ‘রহমান’ কে সিজদা কর, তখন তারা বলে, রহমান কী আবার? তুমি আমাদেরকে আদেশ করলেই কি আমরা সিজদা করব? আর এটা তাদের পলায়নপরতাই বৃদ্ধি করে। [সাজদাহ] ۩
(আল-ফুরকান আয়াত: ৬০)

139 ১৩৯
وَ قَالُوۡا مَا فِیۡ بُطُوۡنِ هٰذِهِ الۡاَنۡعَامِ خَالِصَۃٌ لِّذُکُوۡرِنَا وَ مُحَرَّمٌ عَلٰۤی اَزۡوَاجِنَا ۚ وَ اِنۡ یَّکُنۡ مَّیۡتَۃً فَهُمۡ فِیۡهِ شُرَکَآءُ ؕ سَیَجۡزِیۡهِمۡ وَصۡفَهُمۡ ؕ اِنَّهٗ حَکِیۡمٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘এই চতুষ্পদ জন্তুগুলোর পেটে যা আছে, তা আমাদের পুরুষদের জন্য নির্দিষ্ট এবং আমাদের স্ত্রীদের জন্য হারাম। আর যদি তা মৃত হয়, তবে তারা সবাই তাতে শরীক’। অচিরেই তিনি তাদেরকে তাদের কথার প্রতিদান দেবেন। নিশ্চয় তিনি প্রজ্ঞাবান, জ্ঞানী।
(আল-আনআম আয়াত: ১৩৯)

121 ১২১
شَاکِرًا لِّاَنۡعُمِهٖ ؕ اِجۡتَبٰهُ وَ هَدٰىهُ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: সে ছিল তার নিয়ামতের শুকরকারী। তিনি তাকে বাছাই করেছেন এবং তাকে সঠিক পথে পরিচালিত করেছেন।
(আন-নাহাল আয়াত: ১২১)

48 ৪৮
ثُمَّ یَاۡتِیۡ مِنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ سَبۡعٌ شِدَادٌ یَّاۡکُلۡنَ مَا قَدَّمۡتُمۡ لَهُنَّ اِلَّا قَلِیۡلًا مِّمَّا تُحۡصِنُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তারপর আসবে সাতটি কঠিন বছর। এর জন্য তোমরা পূর্বে যা সঞ্চয় করে রেখে দেবে এরা (ঐ সময়ের লোকেরা) সেগুলো খেয়ে ফেলবে, সামান্য কিছু ছাড়া যা তোমরা সংরক্ষণ করে রাখবে’।
(ইউসুফ আয়াত: ৪৮)

9 ৯
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تُلۡهِکُمۡ اَمۡوَالُکُمۡ وَ لَاۤ اَوۡلَادُکُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰهِ ۚ وَ مَنۡ یَّفۡعَلۡ ذٰلِکَ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান- সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীন না করে। আর যারা এরূপ করে তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত।
(আল-মুনাফিকূন আয়াত: ৯)

57 ৫৭
وَ تَاللّٰهِ لَاَکِیۡدَنَّ اَصۡنَامَکُمۡ بَعۡدَ اَنۡ تُوَلُّوۡا مُدۡبِرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আল্লাহর কসম, তোমরা চলে যাওয়ার পর আমি তোমাদের মূর্তিগুলোর ব্যাপারে অবশ্যই কৌশল অবলম্বন করব’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৫৭)

55 ৫৫
فَمِنۡهُمۡ مَّنۡ اٰمَنَ بِهٖ وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ صَدَّ عَنۡهُ ؕ وَ کَفٰی بِجَهَنَّمَ سَعِیۡرًا
অনুবাদ: অতঃপর তাদের অনেকে এর প্রতি ঈমান এনেছে এবং অনেকে এ থেকে বিরত থেকেছে। আর দগ্ধকারী হিসেবে জাহান্নামই যথেষ্ট।
(আন-নিসা আয়াত: ৫৫)

100 ১০০
اِنَّمَا سُلۡطٰنُهٗ عَلَی الَّذِیۡنَ یَتَوَلَّوۡنَهٗ وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ بِهٖ مُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: তার ক্ষমতা তো কেবল তাদের উপর, যারা তাকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ কর এবং যারা আল্লাহর সাথে শরীক করে।
(আন-নাহাল আয়াত: ১০০)

22 ২২
وَ قَالَ الشَّیۡطٰنُ لَمَّا قُضِیَ الۡاَمۡرُ اِنَّ اللّٰهَ وَعَدَکُمۡ وَعۡدَ الۡحَقِّ وَ وَعَدۡتُّکُمۡ فَاَخۡلَفۡتُکُمۡ ؕ وَ مَا کَانَ لِیَ عَلَیۡکُمۡ مِّنۡ سُلۡطٰنٍ اِلَّاۤ اَنۡ دَعَوۡتُکُمۡ فَاسۡتَجَبۡتُمۡ لِیۡ ۚ فَلَا تَلُوۡمُوۡنِیۡ وَ لُوۡمُوۡۤا اَنۡفُسَکُمۡ ؕ مَاۤ اَنَا بِمُصۡرِخِکُمۡ وَ مَاۤ اَنۡتُمۡ بِمُصۡرِخِیَّ ؕ اِنِّیۡ کَفَرۡتُ بِمَاۤ اَشۡرَکۡتُمُوۡنِ مِنۡ قَبۡلُ ؕ اِنَّ الظّٰلِمِیۡنَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যখন যাবতীয় বিষয়ের ফয়সালা হয়ে যাবে, তখন শয়তান বলবে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে ওয়াদা দিয়েছিলেন সত্য ওয়াদা, তোমাদের উপর আমার কোন আধিপত্য ছিল না, তবে আমিও তোমাদেরকে ওয়াদা দিয়েছিলাম, এখন আমি তা ভঙ্গ করলাম। তোমাদেরকে দাওয়াত দিয়েছি, আর তোমরা আমার দাওয়াতে সাড়া দিয়েছ। সুতরাং তোমরা আমাকে ভৎর্সনা করো না, বরং নিজদেরকেই ভৎর্সনা কর। আমি তোমাদের উদ্ধারকারী নই, আর তোমরাও আমার উদ্ধারকারী নও। ইতঃপূর্বে তোমরা আমাকে যার সাথে শরীক করেছ, নিশ্চয় আমি তা অস্বীকার করছি। নিশ্চয় যালিমদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক আযাব’ ।
(ইবরাহীম আয়াত: ২২)

163 ১৬৩
هُمۡ دَرَجٰتٌ عِنۡدَ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ بَصِیۡرٌۢ بِمَا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা আল্লাহর নিকট বিভিন্ন মর্যাদার। আর তারা যা করে, আল্লাহ তার সম্যক দ্রষ্টা।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৬৩)

159 ১৫৯
وَ اِنۡ مِّنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ اِلَّا لَیُؤۡمِنَنَّ بِهٖ قَبۡلَ مَوۡتِهٖ ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یَکُوۡنُ عَلَیۡهِمۡ شَهِیۡدًا
অনুবাদ: কিতাবীদের মধ্যে এমন কেউ নেই, যে তার মৃত্যুর পূর্বে তার প্রতি ঈমান আনবে না* এবং কিয়ামতের দিনে সে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষী হবে।
(আন-নিসা আয়াত: ১৫৯)

90 ৯০
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنَّمَا الۡخَمۡرُ وَ الۡمَیۡسِرُ وَ الۡاَنۡصَابُ وَ الۡاَزۡلَامُ رِجۡسٌ مِّنۡ عَمَلِ الشَّیۡطٰنِ فَاجۡتَنِبُوۡهُ لَعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, নিশ্চয় মদ, জুয়া, প্রতিমা-বেদী ও ভাগ্যনির্ধারক তীরসমূহ তো নাপাক শয়তানের কর্ম। সুতরাং তোমরা তা পরিহার কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৯০)

1 ১
الٓـمّٓ
অনুবাদ: আলিফ-লাম-মীম।
(আর-রুম আয়াত: ১)

19 ১৯
یَعۡلَمُ خَآئِنَۃَ الۡاَعۡیُنِ وَ مَا تُخۡفِی الصُّدُوۡرُ
অনুবাদ: চক্ষুসমূহের খেয়ানত এবং অন্তরসমূহ যা গোপন রাখে তিনি তা জানেন।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ১৯)

174 ১৭৪
فَانۡقَلَبُوۡا بِنِعۡمَۃٍ مِّنَ اللّٰهِ وَ فَضۡلٍ لَّمۡ یَمۡسَسۡهُمۡ سُوۡٓءٌ ۙ وَّ اتَّبَعُوۡا رِضۡوَانَ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ ذُوۡ فَضۡلٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: অতঃপর তারা ফিরে এসেছে আল্লাহর পক্ষ থেকে নিআমত ও অনুগ্রহসহ। কোন মন্দ তাদেরকে স্পর্শ করেনি এবং তারা আল্লাহর সন্তুষ্টির অনুসরণ করেছিল। আর আল্লাহ মহা অনুগ্রহশীল।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৭৪)

35 ৩৫
فَلَا تَهِنُوۡا وَ تَدۡعُوۡۤا اِلَی السَّلۡمِ ٭ۖ وَ اَنۡتُمُ الۡاَعۡلَوۡنَ ٭ۖ وَ اللّٰهُ مَعَکُمۡ وَ لَنۡ یَّتِرَکُمۡ اَعۡمَالَکُمۡ
অনুবাদ: অতএব তোমরা হীনবল হয়ো না ও সন্ধির আহবান জানিও না এবং তোমরাই প্রবল। আর আল্লাহ তোমাদের সাথেই রয়েছেন এবং কখনই তিনি তোমাদের কর্মফল হ্রাস করবেন না।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৩৫)

90 ৯০
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بَعۡدَ اِیۡمَانِهِمۡ ثُمَّ ازۡدَادُوۡا کُفۡرًا لَّنۡ تُقۡبَلَ تَوۡبَتُهُمۡ ۚ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الضَّآلُّوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে ঈমান আনার পর, তারপর তারা কুফরীতে বেড়ে গিয়েছে, তাদের তাওবা কখনো কবুল করা হবে না। আর তারাই পথভ্রষ্ট।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৯০)

37 ৩৭
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের ধ্বংস!
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৩৭)

10 ১০
یَقُوۡلُوۡنَ ءَاِنَّا لَمَرۡدُوۡدُوۡنَ فِی الۡحَافِرَۃِ
অনুবাদ: তারা বলে, ‘আমরা কি পূর্বাবস্থায় প্রত্যাবর্তিত হবই,
(আন-নাযিআত আয়াত: ১০)

22 ২২
وَ اَمۡدَدۡنٰهُمۡ بِفَاکِهَۃٍ وَّ لَحۡمٍ مِّمَّا یَشۡتَهُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে অতিরিক্ত দেব ফলমূল ও গোশত যা তারা কামনা করবে।
(আত-তূর আয়াত: ২২)

202 ২০২
وَ اِخۡوَانُهُمۡ یَمُدُّوۡنَهُمۡ فِی الۡغَیِّ ثُمَّ لَا یُقۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর শয়তানের ভাইয়েরা ভ্রষ্টতায় তাদেরকে সহযোগিতা করে। অতঃপর তারা ত্রুটি করে না।
(আল-আরাফ আয়াত: ২০২)

91 ৯১
فَسَلٰمٌ لَّکَ مِنۡ اَصۡحٰبِ الۡیَمِیۡنِ
অনুবাদ: তবে (তাকে বলা হবে), ‘তোমাকে সালাম, যেহেতু তুমি ডানদিকের একজন’।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৯১)

35 ৩৫
وَّ یَعۡلَمَ الَّذِیۡنَ یُجَادِلُوۡنَ فِیۡۤ اٰیٰتِنَا ؕ مَا لَهُمۡ مِّنۡ مَّحِیۡصٍ
অনুবাদ: আর যারা আমার নিদর্শনসমূহ সম্পর্কে বাক বিতন্ডা করে তারা যেন জানতে পারে যে, তাদের কোন আশ্রয়স্থল নেই।
(আশ-শূরা আয়াত: ৩৫)

25 ২৫
قَالَ لِمَنۡ حَوۡلَهٗۤ اَلَا تَسۡتَمِعُوۡنَ
অনুবাদ: ফির‘আউন তার আশেপাশে যারা ছিল তাদেরকে বলল, ‘তোমরা কি মনোযোগসহ শুনছ না’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ২৫)

101 ১০১
وَ لَا صَدِیۡقٍ حَمِیۡمٍ
অনুবাদ: ‘এবং কোন অন্তরঙ্গ বন্ধুও নেই’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১০১)

14 ১৪
فَادۡعُوا اللّٰهَ مُخۡلِصِیۡنَ لَهُ الدِّیۡنَ وَ لَوۡ کَرِهَ الۡکٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তোমরা আল্লাহকে ডাক, তাঁর উদ্দেশ্যে দীনকে একনিষ্ঠভাবে নিবেদিত করে। যদিও কাফিররা অপছন্দ করে।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ১৪)

68 ৬৮
لَوۡ لَا کِتٰبٌ مِّنَ اللّٰهِ سَبَقَ لَمَسَّکُمۡ فِیۡمَاۤ اَخَذۡتُمۡ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আল্লাহর লিখন অতিবাহিত না হয়ে থাকলে, অবশ্যই তোমরা যা গ্রহণ করেছ, সে বিষয়ে তোমাদেরকে মহা আযাব স্পর্শ করত।
(আল-আনফাল আয়াত: ৬৮)

8 ৮
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ نُهُوۡا عَنِ النَّجۡوٰی ثُمَّ یَعُوۡدُوۡنَ لِمَا نُهُوۡا عَنۡهُ وَ یَتَنٰجَوۡنَ بِالۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ وَ مَعۡصِیَتِ الرَّسُوۡلِ ۫ وَ اِذَا جَآءُوۡکَ حَیَّوۡکَ بِمَا لَمۡ یُحَیِّکَ بِهِ اللّٰهُ ۙ وَ یَقُوۡلُوۡنَ فِیۡۤ اَنۡفُسِهِمۡ لَوۡ لَا یُعَذِّبُنَا اللّٰهُ بِمَا نَقُوۡلُ ؕ حَسۡبُهُمۡ جَهَنَّمُ ۚ یَصۡلَوۡنَهَا ۚ فَبِئۡسَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: তুমি কি তাদের প্রতি লক্ষ্য করনি, যাদেরকে গোপন পরামর্শ করতে নিষেধ করা হয়েছিল? তারপরও তারা তারই পুনরাবৃত্তি করল যা করতে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল। আর তারা পাপাচার, সীমালঙ্ঘন ও রাসূলের বিরুদ্ধাচরণের জন্য গোপন পরামর্শ করে। আর তারা যখন তোমার কাছে আসে তখন তারা তোমাকে এমন (কথার দ্বারা) অভিবাদন জানায় যেভাবে আল্লাহ তোমাকে অভিবাদন করেননি। আর তারা মনে মনে বলে, ‘আমরা যা বলি তার জন্য আল্লাহ আমাদেরকে শাস্তি দেন না কেন? তাদের জন্য জাহান্নামই যথেষ্ট। তারা তাতে প্রবেশ করবে। আর তা কতইনা নিকৃষ্ট গন্তব্যস্থল!
(আল-মুজাদালা আয়াত: ৮)

8 ৮
وَ خَسَفَ الۡقَمَرُ ۙ
অনুবাদ: আর চাঁদ কিরণহীন হবে,
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৮)

119 ১১৯
فَغُلِبُوۡا هُنَالِکَ وَ انۡقَلَبُوۡا صٰغِرِیۡنَ
অনুবাদ: তাই সেখানে তারা পরাজিত হল এবং লাঞ্ছিত হয়ে গেল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১১৯)

24 ২৪
هَلۡ اَتٰىکَ حَدِیۡثُ ضَیۡفِ اِبۡرٰهِیۡمَ الۡمُکۡرَمِیۡنَ
অনুবাদ: তোমার কাছে কি ইবরাহীমের সম্মানিত মেহমানদের বৃত্তান্ত এসেছে?
(আয-যারিয়াত আয়াত: ২৪)

46 ৪৬
اِنَّاۤ اَخۡلَصۡنٰهُمۡ بِخَالِصَۃٍ ذِکۡرَی الدَّارِ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তাদেরকে বিশেষ করে পরকালের স্মরণের জন্য নির্বাচিত করেছিলাম।
(সোয়াদ আয়াত: ৪৬)

16 ১৬
وَّ اَکِیۡدُ کَیۡدًا
অনুবাদ: আর আমিও ভীষণ কৌশল করছি।
(আত-তারিক আয়াত: ১৬)

14 ১৪
ثُمَّ تَوَلَّوۡا عَنۡهُ وَ قَالُوۡا مُعَلَّمٌ مَّجۡنُوۡنٌ
অনুবাদ: তারপর তারা তাঁর দিক থেকে বিমুখ হয়েছিল এবং বলেছিল ‘এ শিক্ষাপ্রাপ্ত পাগল’।
(আদ-দুখান আয়াত: ১৪)

12 ১২
کَذٰلِکَ نَسۡلُکُهٗ فِیۡ قُلُوۡبِ الۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: এমনিভাবে আমি তা অপরাধীদের অন্তরে সঞ্চার করি।
(আল-হিজর আয়াত: ১২)

2 ২
وَ اِذَا النُّجُوۡمُ انۡکَدَرَتۡ ۪ۙ
অনুবাদ: আর নক্ষত্ররাজি যখন পতিত হবে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ২)

100 ১০০
مَنۡ اَعۡرَضَ عَنۡهُ فَاِنَّهٗ یَحۡمِلُ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ وِزۡرًا
অনুবাদ: তা থেকে যে বিমুখ হবে, অবশ্যই সে কিয়ামতের দিন পাপের বোঝা বহন করবে।
(ত্ব-হা আয়াত: ১০০)

75 ৭৫
قَالُوۡا جَزَآؤُهٗ مَنۡ وُّجِدَ فِیۡ رَحۡلِهٖ فَهُوَ جَزَآؤُهٗ ؕ کَذٰلِکَ نَجۡزِی الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তার শাস্তি হবে, যার মালপত্রের ভিতর ওটি পাওয়া যাবে, সে-ই হবে তার বিনিময়। এভাবেই আমরা যালেমদেরকে শাস্তি দিয়ে থাকি’।
(ইউসুফ আয়াত: ৭৫)

60 ৬০
وَ مَاۤ اُوۡتِیۡتُمۡ مِّنۡ شَیۡءٍ فَمَتَاعُ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا وَ زِیۡنَتُهَا ۚ وَ مَا عِنۡدَ اللّٰهِ خَیۡرٌ وَّ اَبۡقٰی ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদেরকে যা কিছু দেয়া হয়েছে তা দুনিয়ার জীবনের ভোগ ও সৌন্দর্য মাত্র। আর আল্লাহর কাছে যা আছে তাই উত্তম ও স্থায়ী। তোমরা কি বুঝবে না?
(আল-কাসাস আয়াত: ৬০)

23 ২৩
ثُمَّ اَدۡبَرَ وَ اسۡتَکۡبَرَ
অনুবাদ: তারপর সে পিছনে ফিরল এবং অহংকার করল।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ২৩)

4 ৪
وَ مَا تَاۡتِیۡهِمۡ مِّنۡ اٰیَۃٍ مِّنۡ اٰیٰتِ رَبِّهِمۡ اِلَّا کَانُوۡا عَنۡهَا مُعۡرِضِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের কাছে তাদের রবের আয়াতসমূহের কোন আয়াত আসলেই তারা তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
(আল-আনআম আয়াত: ৪)

1 ১
وَ الضُّحٰی
অনুবাদ: কসম পূর্বা‎‎হ্নের,
(আদ-দুহা আয়াত: ১)

29 ২৯
اَئِنَّکُمۡ لَتَاۡتُوۡنَ الرِّجَالَ وَ تَقۡطَعُوۡنَ السَّبِیۡلَ ۬ۙ وَ تَاۡتُوۡنَ فِیۡ نَادِیۡکُمُ الۡمُنۡکَرَ ؕ فَمَا کَانَ جَوَابَ قَوۡمِهٖۤ اِلَّاۤ اَنۡ قَالُوا ائۡتِنَا بِعَذَابِ اللّٰهِ اِنۡ کُنۡتَ مِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা তো পুরুষের উপর উপগত হও এবং রাস্তায় ডাকাতি কর; আর নিজদের বৈঠকে গর্হিত কাজ কর!’ তার কওমের জবাব ছিল কেবল এই যে, তারা বলল, ‘তুমি আল্লাহর আযাব নিয়ে আস যদি তুমি সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত হও’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ২৯)

28 ২৮
وَ تَرٰی کُلَّ اُمَّۃٍ جَاثِیَۃً ۟ کُلُّ اُمَّۃٍ تُدۡعٰۤی اِلٰی کِتٰبِهَا ؕ اَلۡیَوۡمَ تُجۡزَوۡنَ مَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি প্রতিটি জাতিকে দেখবে ভয়ে নতজানু; প্রত্যেক জাতিকে স্বীয় আমলনামার দিকে আহবান করা হবে। (এবং বলা হবে) ‘তোমরা যে আমল করতে আজ তার প্রতিদান দেয়া হবে’।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ২৮)

16 ১৬
اَلَمۡ نُهۡلِکِ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: আমি কি পূর্ববর্তীদেরকে ধ্বংস করিনি?
(আল-মুরসালাত আয়াত: ১৬)

33 ৩৩
وَ لۡیَسۡتَعۡفِفِ الَّذِیۡنَ لَا یَجِدُوۡنَ نِکَاحًا حَتّٰی یُغۡنِیَهُمُ اللّٰهُ مِنۡ فَضۡلِهٖ ؕ وَ الَّذِیۡنَ یَبۡتَغُوۡنَ الۡکِتٰبَ مِمَّا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُکُمۡ فَکَاتِبُوۡهُمۡ اِنۡ عَلِمۡتُمۡ فِیۡهِمۡ خَیۡرًا ٭ۖ وَّ اٰتُوۡهُمۡ مِّنۡ مَّالِ اللّٰهِ الَّذِیۡۤ اٰتٰىکُمۡ ؕ وَ لَا تُکۡرِهُوۡا فَتَیٰتِکُمۡ عَلَی الۡبِغَآءِ اِنۡ اَرَدۡنَ تَحَصُّنًا لِّتَبۡتَغُوۡا عَرَضَ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ؕ وَ مَنۡ یُّکۡرِهۡهُّنَّ فَاِنَّ اللّٰهَ مِنۡۢ بَعۡدِ اِکۡرَاهِهِنَّ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যাদের বিবাহের সামর্থ্য নেই আল্লাহ তাদেরকে নিজ অনুগ্রহে অভাবমুক্ত না করা পর্যন্ত তারা যেন সংযম অবলম্বন করে। আর তোমাদের মালিকানাধীন দাস-দাসীদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি করতে চায় তাদের সাথে তোমরা লিখিত চুক্তি কর, যদি তোমরা তাদের মধ্যে কল্যাণ আছে বলে জানতে পার এবং আল্লাহ তোমাদেরকে যে সম্পদ দিয়েছেন তা থেকে তোমরা তাদেরকে দাও। তোমাদের দাসীরা সতীত্ব রক্ষা করতে চাইলে তোমরা দুনিয়ার জীবনের সম্পদের কামনায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য করো না। আর যারা তাদেরকে বাধ্য করবে, নিশ্চয় তাদেরকে বাধ্য করার পর আল্লাহ তাদের প্রতি অত্যন্ত ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।
(আন-নূর আয়াত: ৩৩)

34 ৩৪
وَ لَقَدۡ فَتَنَّا سُلَیۡمٰنَ وَ اَلۡقَیۡنَا عَلٰی کُرۡسِیِّهٖ جَسَدًا ثُمَّ اَنَابَ
অনুবাদ: আর আমি তো সুলাইমানকে পরীক্ষা করেছিলাম এবং তার সিংহাসনের উপর রেখেছিলাম একটি দেহ*, অতঃপর সে আমার অভিমুখী হল।
(সোয়াদ আয়াত: ৩৪)

40 ৪০
اِنَّ الَّذِیۡنَ یُلۡحِدُوۡنَ فِیۡۤ اٰیٰتِنَا لَا یَخۡفَوۡنَ عَلَیۡنَا ؕ اَفَمَنۡ یُّلۡقٰی فِی النَّارِ خَیۡرٌ اَمۡ مَّنۡ یَّاۡتِیۡۤ اٰمِنًا یَّوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ اِعۡمَلُوۡا مَا شِئۡتُمۡ ۙ اِنَّهٗ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আমার আয়াতসমূহ বিকৃত করে তারা আমার অগোচরে নয়। যে অগ্নিতে নিক্ষিপ্ত হবে সে কি উত্তম, না যে কিয়ামত দিবসে নিরাপদভাবে উপস্থিত হবে? তোমাদের যা ইচ্ছা আমল কর। নিশ্চয় তোমরা যা আমল কর তিনি তার সম্যক দ্রষ্টা।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৪০)

47 ৪৭
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের ধ্বংস!
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৪৭)

82 ৮২
وَ مِنَ الشَّیٰطِیۡنِ مَنۡ یَّغُوۡصُوۡنَ لَهٗ وَ یَعۡمَلُوۡنَ عَمَلًا دُوۡنَ ذٰلِکَ ۚ وَ کُنَّا لَهُمۡ حٰفِظِیۡنَ
অনুবাদ: আর শয়তানদের মধ্যে কতক তার জন্য ডুবুরীর কাজ করত, এছাড়া অন্যান্য কাজও করত। আর আমিই তাদের জন্য হিফাযতকারী ছিলাম।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৮২)

171 ১৭১
وَ مَثَلُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا کَمَثَلِ الَّذِیۡ یَنۡعِقُ بِمَا لَا یَسۡمَعُ اِلَّا دُعَآءً وَّ نِدَآءً ؕ صُمٌّۢ بُکۡمٌ عُمۡیٌ فَهُمۡ لَا یَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করেছে তাদের উদাহরণ তার মত, যে এমন কিছুর জন্য চিৎকার করছে, হাঁক-ডাক ছাড়া যে কিছু শোনে না। তারা বধির, বোবা, অন্ধ। তাই তারা বুঝে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৭১)

8 ৮
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَهُمۡ جَنّٰتُ النَّعِیۡمِ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদের জন্য রয়েছে নিআমতপূর্ণ জান্নাত;
(লুকমান আয়াত: ৮)

19 ১৯
اَفَمَنۡ حَقَّ عَلَیۡهِ کَلِمَۃُ الۡعَذَابِ ؕ اَفَاَنۡتَ تُنۡقِذُ مَنۡ فِی النَّارِ
অনুবাদ: যার ব্যাপারে আযাবের হুকুম সাব্যস্ত হয়েছে, তুমি কি তাকে উদ্ধার করতে পারবে, যে আছে জাহান্নামে?
(আয-যুমার আয়াত: ১৯)

34 ৩৪
وَ لَئِنۡ اَطَعۡتُمۡ بَشَرًا مِّثۡلَکُمۡ اِنَّکُمۡ اِذًا لَّخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর যদি তোমরা তোমাদের মতই একজন মানুষের আনুগত্য কর, তবে তোমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত হবে’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৩৪)

8 ৮
وَ اَمَّا مَنۡ خَفَّتۡ مَوَازِیۡنُهٗ
অনুবাদ: আর যার পাল্লা হালকা হবে,
(আল-কারিআ আয়াত: ৮)

11 ১১
مَاۤ اَصَابَ مِنۡ مُّصِیۡبَۃٍ اِلَّا بِاِذۡنِ اللّٰهِ ؕ وَ مَنۡ یُّؤۡمِنۡۢ بِاللّٰهِ یَهۡدِ قَلۡبَهٗ ؕ وَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কোন বিপদই আপতিত হয় না। যে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে, আল্লাহ তার অন্তরকে সৎপথে পরিচালিত করেন। আল্লাহ প্রত্যেক বিষয়ে সর্বজ্ঞ।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ১১)

41 ৪১
اِنَّ اللّٰهَ یُمۡسِکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ اَنۡ تَزُوۡلَا ۬ۚ وَ لَئِنۡ زَالَتَاۤ اِنۡ اَمۡسَکَهُمَا مِنۡ اَحَدٍ مِّنۡۢ بَعۡدِهٖ ؕ اِنَّهٗ کَانَ حَلِیۡمًا غَفُوۡرًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ আসমানসমূহ ও যমীনকে ধরে রাখেন যাতে এগুলো স্থানচ্যুত না হয়। আর যদি এগুলো স্থানচ্যুত হয়, তাহলে তিনি ছাড়া আর কে আছে, যে এগুলোকে ধরে রাখবে? নিশ্চয় তিনি পরম সহনশীল, অতিশয় ক্ষমাপরায়ণ।
(ফাতির আয়াত: ৪১)

94 ৯৪
قَالَ یَبۡنَؤُمَّ لَا تَاۡخُذۡ بِلِحۡیَتِیۡ وَ لَا بِرَاۡسِیۡ ۚ اِنِّیۡ خَشِیۡتُ اَنۡ تَقُوۡلَ فَرَّقۡتَ بَیۡنَ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ وَ لَمۡ تَرۡقُبۡ قَوۡلِیۡ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার সহোদর! আমার দাড়িও ধরো না, মাথার চুলও ধরো না। আমি আশংকা করেছিলাম যে, তুমি বলবে, তুমি বনী ইসরাঈলের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করেছ এবং আমার কথা রক্ষা করনি’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৯৪)

31 ৩১
جَنّٰتُ عَدۡنٍ یَّدۡخُلُوۡنَهَا تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ لَهُمۡ فِیۡهَا مَا یَشَآءُوۡنَ ؕ کَذٰلِکَ یَجۡزِی اللّٰهُ الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: স্থায়ী জান্নাতসমূহ যাতে তারা প্রবেশ করবে, যার তলদেশে প্রবাহিত হচ্ছে নহরসমূহ। তারা চাইবে, তাদের জন্য তার মধ্যে তাই থাকবে। এভাবেই আল্লাহ মুত্তাকীদের প্রতিদান দেন।
(আন-নাহাল আয়াত: ৩১)

43 ৪৩
مَا تَسۡبِقُ مِنۡ اُمَّۃٍ اَجَلَهَا وَ مَا یَسۡتَاۡخِرُوۡنَ
অনুবাদ: কোন জাতি থেকে তার নির্দিষ্ট মেয়াদ এগিয়ে আসে না এবং বিলম্বিতও হয় না।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৪৩)

50 ৫০
لَمَجۡمُوۡعُوۡنَ ۬ۙ اِلٰی مِیۡقَاتِ یَوۡمٍ مَّعۡلُوۡمٍ
অনুবাদ: এক নির্ধারিত দিনের নির্দিষ্ট সময়ে অবশ্যই একত্র হবে’।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৫০)

59 ৫৯
کَذٰلِکَ ؕ وَ اَوۡرَثۡنٰهَا بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ
অনুবাদ: এরূপই এবং আমি বনী ইসরাঈলকে এসবের ওয়ারিস বানিয়েছিলাম।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৫৯)

35 ৩৫
کُلُّ نَفۡسٍ ذَآئِقَۃُ الۡمَوۡتِ ؕ وَ نَبۡلُوۡکُمۡ بِالشَّرِّ وَ الۡخَیۡرِ فِتۡنَۃً ؕ وَ اِلَیۡنَا تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: প্রতিটি প্রাণ মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে; আর ভাল ও মন্দ দ্বারা আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করে থাকি এবং আমার কাছেই তোমাদেরকে ফিরে আসতে হবে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৩৫)

49 ৪৯
وَ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا یَمَسُّهُمُ الۡعَذَابُ بِمَا کَانُوۡا یَفۡسُقُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে তাদেরকে স্পর্শ করবে আযাব, এ কারণে যে, তারা নাফরমানী করত।
(আল-আনআম আয়াত: ৪৯)

76 ৭৬
فَبَدَاَ بِاَوۡعِیَتِهِمۡ قَبۡلَ وِعَآءِ اَخِیۡهِ ثُمَّ اسۡتَخۡرَجَهَا مِنۡ وِّعَآءِ اَخِیۡهِ ؕ کَذٰلِکَ کِدۡنَا لِیُوۡسُفَ ؕ مَا کَانَ لِیَاۡخُذَ اَخَاهُ فِیۡ دِیۡنِ الۡمَلِکِ اِلَّاۤ اَنۡ یَّشَآءَ اللّٰهُ ؕ نَرۡفَعُ دَرَجٰتٍ مَّنۡ نَّشَآءُ ؕ وَ فَوۡقَ کُلِّ ذِیۡ عِلۡمٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তারপর সে তার ভাইয়ের পাত্রের পূর্বে তাদের পাত্রগুলো দিয়ে (তল্লাশী) শুরু করল, তারপর সেটি তার ভাইয়ের পাত্র থেকে বের করল, এভাবে আমি ইউসুফের জন্য কৌশল করলাম। আল্লাহর ইচ্ছা ছাড়া বাদশাহ্র আইনে সে তার ভাইকে রেখে দিতে পারত না, আমি যাকে ইচ্ছা তার মর্যাদা উঁচু করে দেই এবং প্রত্যেক জ্ঞানীর উপর রয়েছে একজন মহাজ্ঞানী।
(ইউসুফ আয়াত: ৭৬)

7 ৭
وَ هُوَ الَّذِیۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ فِیۡ سِتَّۃِ اَیَّامٍ وَّ کَانَ عَرۡشُهٗ عَلَی الۡمَآءِ لِیَبۡلُوَکُمۡ اَیُّکُمۡ اَحۡسَنُ عَمَلًا ؕ وَ لَئِنۡ قُلۡتَ اِنَّکُمۡ مَّبۡعُوۡثُوۡنَ مِنۡۢ بَعۡدِ الۡمَوۡتِ لَیَقُوۡلَنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّا سِحۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর তিনিই আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন ছয় দিনে, আর তাঁর আরশ ছিল পানির উপর, যাতে তিনি পরীক্ষা করেন, কে তোমাদের মধ্যে আমলে সর্বোত্তম। আর তুমি যদি বল, ‘মৃত্যুর পর নিশ্চয় তোমাদেরকে পুনরুজ্জীবিত করা হবে’, তবে কাফিররা অবশ্যই বলবে, ‘এতো শুধুই স্পষ্ট যাদু’।
(হূদ আয়াত: ৭)

52 ৫২
فَسَبِّحۡ بِاسۡمِ رَبِّکَ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: অতএব তুমি তোমার মহান রবের নামে তাসবীহ পাঠ কর।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৫২)

93 ৯৩
فَتَوَلّٰی عَنۡهُمۡ وَ قَالَ یٰقَوۡمِ لَقَدۡ اَبۡلَغۡتُکُمۡ رِسٰلٰتِ رَبِّیۡ وَ نَصَحۡتُ لَکُمۡ ۚ فَکَیۡفَ اٰسٰی عَلٰی قَوۡمٍ کٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর সে তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিল এবং বলল, হে আমার কওম, আমি তো তোমাদের কাছে আমার রবের রিসালাতের দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি এবং তোমাদের জন্য কল্যাণ কামনা করেছি। সুতরাং আমি কীভাবে কাফির জাতির ব্যাপারে দুঃখ করব!
(আল-আরাফ আয়াত: ৯৩)

20 ২০
وَ جَآءَ مِنۡ اَقۡصَا الۡمَدِیۡنَۃِ رَجُلٌ یَّسۡعٰی قَالَ یٰقَوۡمِ اتَّبِعُوا الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: আর শহরের দূরপ্রান্ত থেকে এক ব্যক্তি দৌড়ে এসে বলল, ‘হে আমার কওম! তোমরা রাসূলদের অনুসরণ কর।
(ইয়াসীন আয়াত: ২০)

22 ২২
فِیۡ جَنَّۃٍ عَالِیَۃٍ
অনুবাদ: সুউচ্চ জান্নাতে,
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ২২)

164 ১৬৪
اِنَّ فِیۡ خَلۡقِ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ اخۡتِلَافِ الَّیۡلِ وَ النَّهَارِ وَ الۡفُلۡکِ الَّتِیۡ تَجۡرِیۡ فِی الۡبَحۡرِ بِمَا یَنۡفَعُ النَّاسَ وَ مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ مِنَ السَّمَآءِ مِنۡ مَّآءٍ فَاَحۡیَا بِهِ الۡاَرۡضَ بَعۡدَ مَوۡتِهَا وَ بَثَّ فِیۡهَا مِنۡ کُلِّ دَآبَّۃٍ ۪ وَّ تَصۡرِیۡفِ الرِّیٰحِ وَ السَّحَابِ الۡمُسَخَّرِ بَیۡنَ السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یَّعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টিতে, রাত ও দিনের বিবর্তনে, সে নৌকায় যা সমুদ্রে মানুষের জন্য কল্যাণকর বস্ত্ত নিয়ে চলে এবং আসমান থেকে আল্লাহ যে বৃষ্টি বর্ষণ করেছেন অতঃপর তার মাধ্যমে মরে যাওয়ার পর যমীনকে জীবিত করেছেন এবং তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার বিচরণশীল প্রাণী ও বাতাসের পরিবর্তনে এবং আসমান ও যমীনের মধ্যবর্তী স্থানে নিয়োজিত মেঘমালায় রয়েছে নিদর্শনসমূহ এমন কওমের জন্য, যারা বিবেকবান।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৬৪)

127 ১২৭
وَ یَسۡتَفۡتُوۡنَکَ فِی النِّسَآءِ ؕ قُلِ اللّٰهُ یُفۡتِیۡکُمۡ فِیۡهِنَّ ۙ وَ مَا یُتۡلٰی عَلَیۡکُمۡ فِی الۡکِتٰبِ فِیۡ یَتٰمَی النِّسَآءِ الّٰتِیۡ لَاتُؤۡ تُوۡنَهُنَّ مَا کُتِبَ لَهُنَّ وَ تَرۡغَبُوۡنَ اَنۡ تَنۡکِحُوۡهُنَّ وَ الۡمُسۡتَضۡعَفِیۡنَ مِنَ الۡوِلۡدَانِ ۙ وَ اَنۡ تَقُوۡمُوۡا لِلۡیَتٰمٰی بِالۡقِسۡطِ ؕ وَ مَا تَفۡعَلُوۡا مِنۡ خَیۡرٍ فَاِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِهٖ عَلِیۡمًا
অনুবাদ: তারা তোমার কাছে নারীদের ব্যাপারে সমাধান চায়। বল, আল্লাহ তাদের ব্যাপারে তোমাদেরকে সমাধান দিচ্ছেন এবং সমাধান দিচ্ছে ঐ আয়াতসমূহ যা কিতাবে তোমাদেরকে পাঠ করে শুনানো হয় ইয়াতীম নারীদের ব্যাপারে। যাদেরকে তোমরা প্রদান কর না যা তাদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে, অথচ তোমরা তাদেরকে বিবাহ করতে আগ্রহী হও। আর দুর্বল শিশুদের ব্যাপারে ও ইয়াতীমদের প্রতি তোমাদের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে। আর তোমরা যে কোন ভালো কাজ কর, নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে পরিজ্ঞাত।
(আন-নিসা আয়াত: ১২৭)

40 ৪০
اِذۡ تَمۡشِیۡۤ اُخۡتُکَ فَتَقُوۡلُ هَلۡ اَدُلُّکُمۡ عَلٰی مَنۡ یَّکۡفُلُهٗ ؕ فَرَجَعۡنٰکَ اِلٰۤی اُمِّکَ کَیۡ تَقَرَّ عَیۡنُهَا وَ لَا تَحۡزَنَ ۬ؕ وَ قَتَلۡتَ نَفۡسًا فَنَجَّیۡنٰکَ مِنَ الۡغَمِّ وَ فَتَنّٰکَ فُتُوۡنًا ۬۟ فَلَبِثۡتَ سِنِیۡنَ فِیۡۤ اَهۡلِ مَدۡیَنَ ۬ۙ ثُمَّ جِئۡتَ عَلٰی قَدَرٍ یّٰمُوۡسٰی
অনুবাদ: যখন তোমার বোন (সিন্দুকের সাথে সাথে) চলছিল। অতঃপর সে গিয়ে বলল, ‘আমি কি তোমাদেরকে এমন একজনের সন্ধান দেব, যে এর দায়িত্বভার নিতে পারবে’? অতঃপর আমি তোমাকে তোমার মায়ের নিকট ফিরিয়ে দিলাম; যাতে তার চোখ জুড়ায় এবং সে দুঃখ না পায়। আর তুমি এক ব্যক্তিকে হত্যা করেছিলে। তখন আমি তোমাকে মানোবেদনা থেকে মুক্তি দিলাম এবং তোমাকে আমি বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেছি। অতঃপর তুমি কয়েক বছর মাদইয়ানবাসীদের মধ্যে অবস্থান করেছ। হে মূসা, তারপর নির্ধারিত সময়ে তুমি এসে উপস্থিত হলে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৪০)

29 ২৯
وَّ زَیۡتُوۡنًا وَّ نَخۡلًا
অনুবাদ: যায়তূন ও খেজুর বন,
(আবাসা আয়াত: ২৯)

82 ৮২
وَ کَانُوۡا یَنۡحِتُوۡنَ مِنَ الۡجِبَالِ بُیُوۡتًا اٰمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা পাহাড় কেটে বাড়ি বানাত নিরাপদে।
(আল-হিজর আয়াত: ৮২)

7 ৭
وَ مَا یَاۡتِیۡهِمۡ مِّنۡ نَّبِیٍّ اِلَّا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখনই তাদের কাছে কোন নবী এসেছে তারা তাকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করেছে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৭)

1 ১
وَ الَّیۡلِ اِذَا یَغۡشٰی ۙ
অনুবাদ: কসম রাতের, যখন তা ঢেকে দেয়।
(আল-লাইল আয়াত: ১)

62 ৬২
وَ مِنۡ دُوۡنِهِمَا جَنَّتٰنِ
অনুবাদ: আর ঐ দু’টি জান্নাত ছাড়াও আরো দু’টি জান্নাত রয়েছে।
(আর-রাহমান আয়াত: ৬২)

71 ৭১
قَالُوۡا نَعۡبُدُ اَصۡنَامًا فَنَظَلُّ لَهَا عٰکِفِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা মূর্তির পূজা করি। অতঃপর এগুলোর পূজায় আমরা নিষ্ঠার সাথে রত থাকি’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৭১)

65 ৬৫
لَوۡ نَشَآءُ لَجَعَلۡنٰهُ حُطَامًا فَظَلۡتُمۡ تَفَکَّهُوۡنَ
অনুবাদ: আমি চাইলে তা খড়-কুটায় পরিণত করতে পারি, তখন তোমরা পরিতাপ করতে থাকবে-
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৬৫)

30 ৩০
وَ قِیۡلَ لِلَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا مَاذَاۤ اَنۡزَلَ رَبُّکُمۡ ؕ قَالُوۡا خَیۡرًا ؕ لِلَّذِیۡنَ اَحۡسَنُوۡا فِیۡ هٰذِهِ الدُّنۡیَا حَسَنَۃٌ ؕ وَ لَدَارُ الۡاٰخِرَۃِ خَیۡرٌ ؕ وَ لَنِعۡمَ دَارُ الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা তাকওয়ার অবলম্বন করেছে, তাদের বলা হল, ‘তোমাদের রব কী নাযিল করেছেন’? তারা বলল, ‘কল্যাণ’। যারা এই দুনিয়ায় উত্তম কাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে পুণ্য। আর নিশ্চয় আখিরাতের আবাস উত্তম এবং মুত্তাকীদের আবাস কতইনা উত্তম!
(আন-নাহাল আয়াত: ৩০)

40 ৪০
وَ اِنۡ مَّا نُرِیَنَّکَ بَعۡضَ الَّذِیۡ نَعِدُهُمۡ اَوۡ نَتَوَفَّیَنَّکَ فَاِنَّمَا عَلَیۡکَ الۡبَلٰغُ وَ عَلَیۡنَا الۡحِسَابُ
অনুবাদ: আর যে প্রতিশ্রুতি আমি তাদেরকে দিচ্ছি, যদি তার কিছু তোমাকে দেখাই অথবা তোমার মৃত্যু ঘটাই (তাতে কিছুই আসে যায় না)। তবে তোমার কর্তব্য কেবল পৌঁছে দেয়া, আর আমার দায়িত্ব হিসাব নেয়া।
(আর-রাদ আয়াত: ৪০)

30 ৩০
اِنَّکَ مَیِّتٌ وَّ اِنَّهُمۡ مَّیِّتُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তুমি মরণশীল এবং তারাও মরণশীল।
(আয-যুমার আয়াত: ৩০)

54 ৫৪
کَلَّاۤ اِنَّهٗ تَذۡکِرَۃٌ
অনুবাদ: কখনও নয়! এটিতো উপদেশ মাত্র।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৫৪)

17 ১৭
ثُمَّ لَاٰتِیَنَّهُمۡ مِّنۡۢ بَیۡنِ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ مِنۡ خَلۡفِهِمۡ وَ عَنۡ اَیۡمَانِهِمۡ وَ عَنۡ شَمَآئِلِهِمۡ ؕ وَ لَا تَجِدُ اَکۡثَرَهُمۡ شٰکِرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তারপর অবশ্যই তাদের নিকট উপস্থিত হব, তাদের সামনে থেকে ও তাদের পেছন থেকে এবং তাদের ডান দিক থেকে ও তাদের বাম দিক থেকে। আর আপনি তাদের অধিকাংশকে কৃতজ্ঞ পাবেন না’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৭)

17 ১৭
وَ الَّیۡلِ وَ مَا وَسَقَ
অনুবাদ: আর রাতের কসম এবং রাত যা কিছুর সমাবেশ ঘটায় তার।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ১৭)

3 ৩
وَ وَالِدٍ وَّ مَا وَلَدَ ۙ
অনুবাদ: কসম জনকের এবং যা সে জন্ম দেয়।
(আল-বালাদ আয়াত: ৩)

168 ১৬৮
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ ظَلَمُوۡا لَمۡ یَکُنِ اللّٰهُ لِیَغۡفِرَ لَهُمۡ وَ لَا لِیَهۡدِیَهُمۡ طَرِیۡقًا
অনুবাদ: নিশ্চয়ই যারা কুফরী করেছে এবং যুলম করেছে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করবেন না এবং তাদেরকে কোন পথ দেখাবেন না।
(আন-নিসা আয়াত: ১৬৮)

4 ৪
وَ اِنَّکَ لَعَلٰی خُلُقٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তুমি মহান চরিত্রের উপর অধিষ্ঠিত।
(আল-কলম আয়াত: ৪)

2 ২
اِنَّمَا الۡمُؤۡمِنُوۡنَ الَّذِیۡنَ اِذَا ذُکِرَ اللّٰهُ وَجِلَتۡ قُلُوۡبُهُمۡ وَ اِذَا تُلِیَتۡ عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتُهٗ زَادَتۡهُمۡ اِیۡمَانًا وَّ عَلٰی رَبِّهِمۡ یَتَوَکَّلُوۡنَ ۚ
অনুবাদ: মুমিন তো তারা, যাদের অন্তরসমূহ কেঁপে উঠে যখন আল্লাহকে স্মরণ করা হয়। আর যখন তাদের উপর তাঁর আয়াতসমূহ পাঠ করা হয় তখন তা তাদের ঈমান বৃদ্ধি করে এবং যারা তাদের রবের উপরই ভরসা করে।
(আল-আনফাল আয়াত: ২)

143 ১৪৩
مُّذَبۡذَبِیۡنَ بَیۡنَ ذٰلِکَ ٭ۖ لَاۤ اِلٰی هٰۤؤُلَآءِ وَ لَاۤ اِلٰی هٰۤؤُلَآءِ ؕ وَ مَنۡ یُّضۡلِلِ اللّٰهُ فَلَنۡ تَجِدَ لَهٗ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: তারা এর মধ্যে দোদুল্যমান, না এদের দিকে আর না ওদের দিকে। আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তুমি কখনো তার জন্য কোন পথ পাবে না।
(আন-নিসা আয়াত: ১৪৩)

56 ৫৬
وَ مَنۡ یَّتَوَلَّ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا فَاِنَّ حِزۡبَ اللّٰهِ هُمُ الۡغٰلِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর যে আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও মুমিনদের সাথে বন্ধুত্ব করে, তবে নিশ্চয় আল্লাহর দলই বিজয়ী।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৫৬)

2 ২
تَنۡزِیۡلُ الۡکِتٰبِ مِنَ اللّٰهِ الۡعَزِیۡزِ الۡحَکِیۡمِ
অনুবাদ: মহাপরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে এ কিতাব নাযিলকৃত।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ২)

60 ৬০
وَ اِذۡ قَالَ مُوۡسٰی لِفَتٰىهُ لَاۤ اَبۡرَحُ حَتّٰۤی اَبۡلُغَ مَجۡمَعَ الۡبَحۡرَیۡنِ اَوۡ اَمۡضِیَ حُقُبًا
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন মূসা তার সহচর যুবকটিকে বলল, আমি চলতে থাকব যতক্ষণ না দুই সমুদ্রের মিলনস্থলে উপনীত হব কিংবা দীর্ঘ সময় কাটিয়ে দেব।
(আল-কাহফ আয়াত: ৬০)

9 ৯
وَ ثَمُوۡدَ الَّذِیۡنَ جَابُوا الصَّخۡرَ بِالۡوَادِ
অনুবাদ: আর সামূদ সম্প্রদায়, যারা উপত্যকায় পাথর কেটে বাড়ি ঘর নির্মাণ করেছিল?
(আল-ফাজর আয়াত: ৯)

51 ৫১
فَانۡظُرۡ کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ مَکۡرِهِمۡ ۙ اَنَّا دَمَّرۡنٰهُمۡ وَ قَوۡمَهُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব দেখ, তাদের চক্রান্তের পরিণাম কিরূপ হয়েছে। আমি তাদের ও তাদের কওমকে একত্রে ধ্বংস করে দিয়েছি।
(আন-নামাল আয়াত: ৫১)

21 ২১
لَقَدۡ کَانَ لَکُمۡ فِیۡ رَسُوۡلِ اللّٰهِ اُسۡوَۃٌ حَسَنَۃٌ لِّمَنۡ کَانَ یَرۡجُوا اللّٰهَ وَ الۡیَوۡمَ الۡاٰخِرَ وَ ذَکَرَ اللّٰهَ کَثِیۡرًا
অনুবাদ: অবশ্যই তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ তাদের জন্য যারা আল্লাহ ও পরকাল প্রত্যাশা করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে।
(আল-আহযাব আয়াত: ২১)

21 ২১
فَکَیۡفَ کَانَ عَذَابِیۡ وَ نُذُرِ
অনুবাদ: অতএব আমার আযাব ও ভয় প্রদর্শন কিরূপ হয়েছিল?
(আল-কামার আয়াত: ২১)

281 ২৮১
وَ اتَّقُوۡا یَوۡمًا تُرۡجَعُوۡنَ فِیۡهِ اِلَی اللّٰهِ ٭۟ ثُمَّ تُوَفّٰی کُلُّ نَفۡسٍ مَّا کَسَبَتۡ وَ هُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা সে দিনের ভয় কর, যে দিন তোমাদেরকে আল্লাহর দিকে ফিরিয়ে নেয়া হবে। অতঃপর প্রত্যেক ব্যক্তিকে সে যা উপার্জন করেছে, তা পুরোপুরি দেয়া হবে। আর তাদের যুলম করা হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৮১)

109 ১০৯
هٰۤاَنۡتُمۡ هٰۤؤُلَآءِ جٰدَلۡتُمۡ عَنۡهُمۡ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۟ فَمَنۡ یُّجَادِلُ اللّٰهَ عَنۡهُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ اَمۡ مَّنۡ یَّکُوۡنُ عَلَیۡهِمۡ وَکِیۡلًا
অনুবাদ: হে, তোমরাই তো তারা, যারা দুনিয়ার জীবনে তাদের পক্ষে বিতর্ক করেছ। সুতরাং কিয়ামতের দিন তাদের পক্ষে আল্লাহর সাথে কে বিতর্ক করবে? কিংবা কে হবে তাদের তত্ত্বাবধায়ক?
(আন-নিসা আয়াত: ১০৯)

34 ৩৪
اَوۡ یُوۡبِقۡهُنَّ بِمَا کَسَبُوۡا وَ یَعۡفُ عَنۡ کَثِیۡرٍ
অনুবাদ: অথবা তাদের কৃতকর্মের জন্য সেগুলোকে তিনি ধ্বংস করে দিতে পারেন, আবার অনেককে তিনি ক্ষমাও করেন।
(আশ-শূরা আয়াত: ৩৪)

14 ১৪
خَلَقَ الۡاِنۡسَانَ مِنۡ صَلۡصَالٍ کَالۡفَخَّارِ
অনুবাদ: তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শুষ্ক ঠনঠনে মাটি থেকে যা পোড়া মাটির ন্যায়।
(আর-রাহমান আয়াত: ১৪)

95 ৯৫
اِنَّا کَفَیۡنٰکَ الۡمُسۡتَهۡزِءِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমার জন্য উপহাসকারীদের বিপক্ষে যথেষ্ট।
(আল-হিজর আয়াত: ৯৫)

36 ৩৬
رَبِّ اِنَّهُنَّ اَضۡلَلۡنَ کَثِیۡرًا مِّنَ النَّاسِ ۚ فَمَنۡ تَبِعَنِیۡ فَاِنَّهٗ مِنِّیۡ ۚ وَ مَنۡ عَصَانِیۡ فَاِنَّکَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: ‘হে আমার রব, নিশ্চয় এসব মূর্তি অনেক মানুষকে পথভ্রষ্ট করেছে, সুতরাং যে আমার অনুসরণ করেছে, নিশ্চয় সে আমার দলভুক্ত, আর যে আমার অবাধ্য হয়েছে, তবে নিশ্চয় আপনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’।
(ইবরাহীম আয়াত: ৩৬)

3 ৩
وَّ السّٰبِحٰتِ سَبۡحًا ۙ
অনুবাদ: আর কসম দ্রুতগতিতে সন্তরণকারীদের।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৩)

17 ১৭
فَلَمۡ تَقۡتُلُوۡهُمۡ وَ لٰکِنَّ اللّٰهَ قَتَلَهُمۡ ۪ وَ مَا رَمَیۡتَ اِذۡ رَمَیۡتَ وَ لٰکِنَّ اللّٰهَ رَمٰی ۚ وَ لِیُبۡلِیَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ مِنۡهُ بَلَآءً حَسَنًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: সুতরাং তোমরা তাদেরকে হত্যা করনি বরং আল্লাহই তাদেরকে হত্যা করেছেন। আর তুমি নিক্ষেপ করনি যখন তুমি নিক্ষেপ করেছিলে; বরং আল্লাহই নিক্ষেপ করেছেন* এবং যাতে তিনি তাঁর পক্ষ থেকে মুমিনদেরকে পরীক্ষা করেন উত্তম পরীক্ষা। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আল-আনফাল আয়াত: ১৭)

96 ৯৬
مَا عِنۡدَکُمۡ یَنۡفَدُ وَ مَا عِنۡدَ اللّٰهِ بَاقٍ ؕ وَ لَنَجۡزِیَنَّ الَّذِیۡنَ صَبَرُوۡۤا اَجۡرَهُمۡ بِاَحۡسَنِ مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের নিকট যা আছে তা ফুরিয়ে যায়। আর আল্লাহর নিকট যা আছে তা স্থায়ী। আর যারা সবর করেছে, তারা যা করত তার তুলনায় অবশ্যই আমি তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দেব।
(আন-নাহাল আয়াত: ৯৬)

79 ৭৯
قَالُوۡا لَقَدۡ عَلِمۡتَ مَا لَنَا فِیۡ بَنٰتِکَ مِنۡ حَقٍّ ۚ وَ اِنَّکَ لَتَعۡلَمُ مَا نُرِیۡدُ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি অবশ্যই জান, তোমার মেয়েদের ব্যাপারে আমাদের কোন প্রয়োজন নেই। আর আমরা কী চাই, তা তুমি নিশ্চয় জান’।
(হূদ আয়াত: ৭৯)

1 ১
یٰۤاَیُّهَا الۡمُزَّمِّلُ
অনুবাদ: হে চাদর আবৃত!
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ১)

12 ১২
مَّنَّاعٍ لِّلۡخَیۡرِ مُعۡتَدٍ اَثِیۡمٍ
অনুবাদ: ভাল কাজে বাধাদানকারী, সীমালঙ্ঘনকারী অপরাধী,
(আল-কলম আয়াত: ১২)

25 ২৫
وَ اتَّقُوۡا فِتۡنَۃً لَّا تُصِیۡبَنَّ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا مِنۡکُمۡ خَآصَّۃً ۚ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ
অনুবাদ: আর তোমরা ভয় কর ফিতনাকে* যা তোমাদের মধ্য থেকে বিশেষভাবে শুধু যালিমদের উপরই আপতিত হবে না। আর জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহ আযাব প্রদানে কঠোর।
(আল-আনফাল আয়াত: ২৫)

75 ৭৫
وَ کَذٰلِکَ نُرِیۡۤ اِبۡرٰهِیۡمَ مَلَکُوۡتَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ لِیَکُوۡنَ مِنَ الۡمُوۡقِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি ইবরাহীমকে আসমানসমূহ ও যমীনের রাজত্ব দেখাই এবং যাতে সে দৃঢ় বিশ্বাসীদের অন্তর্ভুক্ত হয়।
(আল-আনআম আয়াত: ৭৫)

116 ১১৬
وَ نَصَرۡنٰهُمۡ فَکَانُوۡا هُمُ الۡغٰلِبِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে সাহায্য করেছিলাম, ফলে তারাই ছিল বিজয়ী।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১১৬)

5 ৫
اَلرَّحۡمٰنُ عَلَی الۡعَرۡشِ اسۡتَوٰی
অনুবাদ: পরম করুণাময় আরশের ওপর উঠেছেন* ।
(ত্ব-হা আয়াত: ৫)

142 ১৪২
فَالۡتَقَمَهُ الۡحُوۡتُ وَ هُوَ مُلِیۡمٌ
অনুবাদ: তারপর বড় মাছ তাকে গিলে ফেলল। আর সে (নিজেকে) ধিক্কার দিচ্ছিল।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৪২)

66 ৬৬
قَالَ لَهٗ مُوۡسٰی هَلۡ اَتَّبِعُکَ عَلٰۤی اَنۡ تُعَلِّمَنِ مِمَّا عُلِّمۡتَ رُشۡدًا
অনুবাদ: মূসা তাঁকে বলল, ‘আমি কি আপনাকে এই শর্তে অনুসরণ করব যে, আপনাকে যে সঠিক জ্ঞান দেয়া হয়েছে, তা আমাকে শিক্ষা দেবেন’?
(আল-কাহফ আয়াত: ৬৬)

106 ১০৬
وَ قُرۡاٰنًا فَرَقۡنٰهُ لِتَقۡرَاَهٗ عَلَی النَّاسِ عَلٰی مُکۡثٍ وَّ نَزَّلۡنٰهُ تَنۡزِیۡلًا
অনুবাদ: আর কুরআন আমি নাযিল করেছি কিছু কিছু করে, যেন তুমি তা মানুষের কাছে পাঠ করতে পার ধীরে ধীরে এবং আমি তা নাযিল করেছি পর্যায়ক্রমে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১০৬)

16 ১৬
قَالَ رَبِّ اِنِّیۡ ظَلَمۡتُ نَفۡسِیۡ فَاغۡفِرۡ لِیۡ فَغَفَرَ لَهٗ ؕ اِنَّهٗ هُوَ الۡغَفُوۡرُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমি আমার নফসের প্রতি যুলম করেছি, সুতরাং আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন’। অতঃপর তিনি তাকে ক্ষমা করলেন। নিশ্চয় তিনি অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-কাসাস আয়াত: ১৬)

110 ১১০
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا مُوۡسَی الۡکِتٰبَ فَاخۡتُلِفَ فِیۡهِ ؕ وَ لَوۡ لَا کَلِمَۃٌ سَبَقَتۡ مِنۡ رَّبِّکَ لَقُضِیَ بَیۡنَهُمۡ ؕ وَ اِنَّهُمۡ لَفِیۡ شَکٍّ مِّنۡهُ مُرِیۡبٍ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি মূসাকে কিতাব দিয়েছিলাম, অতঃপর তাতে মতবিরোধ করা হয়েছিল। যদি তোমার রবের পক্ষ থেকে পূর্ব সিদ্ধান্ত না থাকত*, তবে তাদের মধ্যে মীমাংসা হয়ে যেত। আর নিশ্চয় তারা এ ব্যাপারে ঘোর সন্দেহে রয়েছে।
(হূদ আয়াত: ১১০)

55 ৫৫
فِیۡ مَقۡعَدِ صِدۡقٍ عِنۡدَ مَلِیۡکٍ مُّقۡتَدِرٍ
অনুবাদ: যথাযোগ্য আসনে, সর্বশক্তিমান মহাঅধিপতির নিকটে।
(আল-কামার আয়াত: ৫৫)

20 ২০
وَ اِذۡ قَالَ مُوۡسٰی لِقَوۡمِهٖ یٰقَوۡمِ اذۡکُرُوۡا نِعۡمَۃَ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ اِذۡ جَعَلَ فِیۡکُمۡ اَنۡۢبِیَآءَ وَ جَعَلَکُمۡ مُّلُوۡکًا ٭ۖ وَّ اٰتٰىکُمۡ مَّا لَمۡ یُؤۡتِ اَحَدًا مِّنَ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন মূসা তার কওমকে বলল, ‘হে আমার কওম, স্মরণ কর তোমাদের উপর আল্লাহর নিআমত, যখন তিনি তোমাদের মধ্যে নবী বানিয়েছেন এবং তোমাদেরকে রাজা-বাদশাহ বানিয়েছেন, আর তোমাদেরকে দান করেছেন এমন কিছু যা সকল সৃষ্টির মধ্যে কাউকে দান করেননি’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ২০)

97 ৯৭
جَعَلَ اللّٰهُ الۡکَعۡبَۃَ الۡبَیۡتَ الۡحَرَامَ قِیٰمًا لِّلنَّاسِ وَ الشَّهۡرَ الۡحَرَامَ وَ الۡهَدۡیَ وَ الۡقَلَآئِدَ ؕ ذٰلِکَ لِتَعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ یَعۡلَمُ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ وَ اَنَّ اللّٰهَ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আল্লাহ সম্মানিত গৃহ কা‘বাকে, সম্মানিত মাসকে*, হাদয়ি** ও কালায়িদ*** কেও মানুষের কল্যাণের জন্য প্রতিষ্ঠা করেছেন। এটা এ জন্য যে, তোমরা যেন জানতে পার, আল্লাহ আসমানসমূহে যা আছে এবং যমীনে যা আছে তা জানেন। আর আল্লাহ সব কিছু সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৯৭)

69 ৬৯
وَ مَا عَلَی الَّذِیۡنَ یَتَّقُوۡنَ مِنۡ حِسَابِهِمۡ مِّنۡ شَیۡءٍ وَّ لٰکِنۡ ذِکۡرٰی لَعَلَّهُمۡ یَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা তাকওয়া অবলম্বন করে, যালিমদের কোন হিসেব তাদের উপর নেই। কিন্তু (তাদের কর্তব্য হচ্ছে) উপদেশ দেয়া, যাতে তারা তাকওয়া অবলম্বন করে।
(আল-আনআম আয়াত: ৬৯)

85 ৮৫
وَ اِلٰی مَدۡیَنَ اَخَاهُمۡ شُعَیۡبًا ؕ قَالَ یٰقَوۡمِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ اِلٰهٍ غَیۡرُهٗ ؕ قَدۡ جَآءَتۡکُمۡ بَیِّنَۃٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ فَاَوۡفُوا الۡکَیۡلَ وَ الۡمِیۡزَانَ وَ لَا تَبۡخَسُوا النَّاسَ اَشۡیَآءَهُمۡ وَ لَا تُفۡسِدُوۡا فِی الۡاَرۡضِ بَعۡدَ اِصۡلَاحِهَا ؕ ذٰلِکُمۡ خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর মাদইয়ানে (প্রেরণ করেছিলাম) তাদের ভাই শু‘আইবকে। সে বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর। তিনি ছাড়া তোমাদের কোন (সত্য) ইলাহ নেই। তোমাদের রবের পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট স্পষ্ট প্রমাণ এসেছে। সুতরাং তোমরা পরিমাণে ও ওজনে পরিপূর্ণ দাও এবং মানুষকে তাদের পণ্যে কম দেবে না; আর তোমরা যমীনে ফাসাদ করবে না তা সংশোধনের পর। এগুলো তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা মুমিন হও’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৮৫)

88 ৮৮
یَوۡمَ لَا یَنۡفَعُ مَالٌ وَّ لَا بَنُوۡنَ
অনুবাদ: ‘যেদিন ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি কোন উপকারে আসবে না’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৮৮)

72 ৭২
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا فِیۡهِمۡ مُّنۡذِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই তাদের কাছে আমি সতর্ককারীদেরকে পাঠিয়েছিলাম;
(আস-সাফফাত আয়াত: ৭২)

72 ৭২
وَ قَالَتۡ طَّآئِفَۃٌ مِّنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ اٰمِنُوۡا بِالَّذِیۡۤ اُنۡزِلَ عَلَی الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَجۡهَ النَّهَارِ وَ اکۡفُرُوۡۤا اٰخِرَهٗ لَعَلَّهُمۡ یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: আর কিতাবীদের একদল বলে, ‘মুমিনদের উপর যা নাযিল করা হয়েছে, তোমরা তার প্রতি দিনের প্রথমভাগে ঈমান আন, আর শেষ ভাগে তা কুফরী কর; যাতে তারা ফিরে আসে’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৭২)

3 ৩
غَافِرِ الذَّنۡۢبِ وَ قَابِلِ التَّوۡبِ شَدِیۡدِ الۡعِقَابِ ۙ ذِی الطَّوۡلِ ؕ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ؕ اِلَیۡهِ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: তিনি পাপ ক্ষমাকারী, তাওবা কবূলকারী, কঠোর আযাবদাতা, অনুগ্রহ বর্ষণকারী। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তন।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৩)

34 ৩৪
وَ لَا یَنۡفَعُکُمۡ نُصۡحِیۡۤ اِنۡ اَرَدۡتُّ اَنۡ اَنۡصَحَ لَکُمۡ اِنۡ کَانَ اللّٰهُ یُرِیۡدُ اَنۡ یُّغۡوِیَکُمۡ ؕ هُوَ رَبُّکُمۡ ۟ وَ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমি তোমাদেরকে উপদেশ দিতে চাইলেও আমার উপদেশ তোমাদের কোন উপকারে আসবে না, যদি আল্লাহ তোমাদের বিভ্রান্ত করতে চান। তিনি তোমাদের রব এবং তাঁর কাছেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে’।
(হূদ আয়াত: ৩৪)

81 ৮১
وَ اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اٰلِهَۃً لِّیَکُوۡنُوۡا لَهُمۡ عِزًّا
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহ ছাড়া বহু ‘ইলাহ’ গ্রহণ করেছে, যাতে ওরা তাদের সাহায্যকারী হতে পারে।
(মারইয়াম আয়াত: ৮১)

87 ৮৭
یٰبَنِیَّ اذۡهَبُوۡا فَتَحَسَّسُوۡا مِنۡ یُّوۡسُفَ وَ اَخِیۡهِ وَ لَا تَایۡـَٔسُوۡا مِنۡ رَّوۡحِ اللّٰهِ ؕ اِنَّهٗ لَا یَایۡـَٔسُ مِنۡ رَّوۡحِ اللّٰهِ اِلَّا الۡقَوۡمُ الۡکٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘হে আমার ছেলেরা, তোমরা যাও এবং ইউসুফ ও তার ভাইয়ের খোঁজ খবর নাও। আর তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না, কেননা কাফির কওম ছাড়া কেউই আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয় না’।
(ইউসুফ আয়াত: ৮৭)

32 ৩২
قَالَ الَّذِیۡنَ اسۡتَکۡبَرُوۡا لِلَّذِیۡنَ اسۡتُضۡعِفُوۡۤا اَنَحۡنُ صَدَدۡنٰکُمۡ عَنِ الۡهُدٰی بَعۡدَ اِذۡ جَآءَکُمۡ بَلۡ کُنۡتُمۡ مُّجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: যারা অহঙ্কারী ছিল তারা, তাদেরকে বলবে, যাদেরকে দুর্বল করে রাখা হয়েছিল, ‘তোমাদের কাছে হিদায়াত আসার পর আমরা কি তোমাদেরকে তা থেকে বাধা দিয়েছিলাম? বরং তোমরাই ছিলে অপরাধী’।
(সাবা আয়াত: ৩২)

71 ৭১
وَ لَقَدۡ ضَلَّ قَبۡلَهُمۡ اَکۡثَرُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় এদের পূর্বে প্রাথমিক যুগের মানুষের বেশীরভাগই পথভ্রষ্ট হয়েছিল।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৭১)

7 ৭
وَ اِذَا النُّفُوۡسُ زُوِّجَتۡ ۪ۙ
অনুবাদ: আর যখন আত্মাগুলোকে (সমগোত্রীয়দের সাথে) মিলিয়ে দেয়া হবে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ৭)

13 ১৩
هُوَ الَّذِیۡ یُرِیۡکُمۡ اٰیٰتِهٖ وَ یُنَزِّلُ لَکُمۡ مِّنَ السَّمَآءِ رِزۡقًا ؕ وَ مَا یَتَذَکَّرُ اِلَّا مَنۡ یُّنِیۡبُ
অনুবাদ: তিনিই তোমাদেরকে তাঁর নিদর্শনাবলী দেখান এবং আকাশ থেকে তোমাদের জন্য রিযক পাঠান। আর যে আল্লাহ অভিমুখী সেই কেবল উপদেশ গ্রহণ করে থাকে।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ১৩)

110 ১১০
اِنَّهٗ یَعۡلَمُ الۡجَهۡرَ مِنَ الۡقَوۡلِ وَ یَعۡلَمُ مَا تَکۡتُمُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি প্রকাশ্য কথা সম্পর্কেও জানেন এবং তোমরা যা গোপন কর তাও জানেন।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১১০)

60 ৬০
وَ مَا ظَنُّ الَّذِیۡنَ یَفۡتَرُوۡنَ عَلَی اللّٰهِ الۡکَذِبَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَذُوۡ فَضۡلٍ عَلَی النَّاسِ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَهُمۡ لَا یَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা আল্লাহর নামে মিথ্যা রটাচ্ছে, তাদের কী ধারণা, কিয়ামতের দিন (তাদের পরিণতি) সম্পর্কে? নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের উপর অনুগ্রহশীল; কিন্তু তাদের অধিকাংশ শোকর করে না।
(ইউনুস আয়াত: ৬০)

143 ১৪৩
ثَمٰنِیَۃَ اَزۡوَاجٍ ۚ مِنَ الضَّاۡنِ اثۡنَیۡنِ وَ مِنَ الۡمَعۡزِ اثۡنَیۡنِ ؕ قُلۡ ءٰٓالذَّکَرَیۡنِ حَرَّمَ اَمِ الۡاُنۡثَیَیۡنِ اَمَّا اشۡتَمَلَتۡ عَلَیۡهِ اَرۡحَامُ الۡاُنۡثَیَیۡنِ ؕ نَبِّـُٔوۡنِیۡ بِعِلۡمٍ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: (তিনি সৃষ্টি করেছেন) আট প্রকারের জোড়া। মেষ থেকে দু’টি, ছাগল থেকে দু’টি। বল, ‘নর দু’টিকে তিনি হারাম করেছেন নাকি মাদি দু’টিকে? নাকি তা, যা মাদি দু’টির পেটে আছে? তোমরা জেনে-শুনে আমাকে জানাও, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাক।’
(আল-আনআম আয়াত: ১৪৩)

68 ৬৮
وَ اَوۡحٰی رَبُّکَ اِلَی النَّحۡلِ اَنِ اتَّخِذِیۡ مِنَ الۡجِبَالِ بُیُوۡتًا وَّ مِنَ الشَّجَرِ وَ مِمَّا یَعۡرِشُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমার রব মৌমাছিকে ইংগিতে জানিয়েছে যে, ‘তুমি পাহাড়ে ও গাছে এবং তারা যে গৃহ নির্মাণ করে তাতে নিবাস বানাও।’
(আন-নাহাল আয়াত: ৬৮)

54 ৫৪
وَ اذۡکُرۡ فِی الۡکِتٰبِ اِسۡمٰعِیۡلَ ۫ اِنَّهٗ کَانَ صَادِقَ الۡوَعۡدِ وَ کَانَ رَسُوۡلًا نَّبِیًّا
অনুবাদ: আর স্মরণ কর এই কিতাবে ইসমাঈলকে। সে ছিল সত্যিকারের ওয়াদা পালনকারী এবং সে ছিল রাসূল, নবী।
(মারইয়াম আয়াত: ৫৪)

22 ২২
بَلِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا یُکَذِّبُوۡنَ
অনুবাদ: বরং কাফিররা অস্বীকার করে।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ২২)

156 ১৫৬
وَ اکۡتُبۡ لَنَا فِیۡ هٰذِهِ الدُّنۡیَا حَسَنَۃً وَّ فِی الۡاٰخِرَۃِ اِنَّا هُدۡنَاۤ اِلَیۡکَ ؕ قَالَ عَذَابِیۡۤ اُصِیۡبُ بِهٖ مَنۡ اَشَآءُ ۚ وَ رَحۡمَتِیۡ وَسِعَتۡ کُلَّ شَیۡءٍ ؕ فَسَاَکۡتُبُهَا لِلَّذِیۡنَ یَتَّقُوۡنَ وَ یُؤۡتُوۡنَ الزَّکٰوۃَ وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ بِاٰیٰتِنَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমাদের জন্য এ দুনিয়াতে ও আখিরাতে কল্যাণ লিখে দিন। নিশ্চয় আমরা আপনার দিকে প্রত্যাবর্তন করেছি।’ তিনি বললেন, ‘আমি যাকে চাই তাকে আমার আযাব দেই। আর আমার রহমত সব বস্তুকে পরিব্যাপ্ত করেছে। সুতরাং আমি তা লিখে দেব তাদের জন্য যারা তাকওয়া অবলম্বন করে এবং যাকাত প্রদান করে। আর যারা আমার আয়াতসমূহের প্রতি ঈমান আনে।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৫৬)

40 ৪০
الَّذِیۡنَ اُخۡرِجُوۡا مِنۡ دِیَارِهِمۡ بِغَیۡرِ حَقٍّ اِلَّاۤ اَنۡ یَّقُوۡلُوۡا رَبُّنَا اللّٰهُ ؕ وَ لَوۡ لَا دَفۡعُ اللّٰهِ النَّاسَ بَعۡضَهُمۡ بِبَعۡضٍ لَّهُدِّمَتۡ صَوَامِعُ وَ بِیَعٌ وَّ صَلَوٰتٌ وَّ مَسٰجِدُ یُذۡکَرُ فِیۡهَا اسۡمُ اللّٰهِ کَثِیۡرًا ؕ وَ لَیَنۡصُرَنَّ اللّٰهُ مَنۡ یَّنۡصُرُهٗ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَقَوِیٌّ عَزِیۡزٌ
অনুবাদ: যাদেরকে তাদের নিজ বাড়ী-ঘর থেকে অন্যায়ভাবে শুধু এ কারণে বের করে দেয়া হয়েছে যে, তারা বলে, ‘আমাদের রব আল্লাহ’। আর আল্লাহ যদি মানবজাতির একদলকে অপর দল দ্বারা দমন না করতেন, তবে বিধস্ত হয়ে যেত খৃস্টান সন্ন্যাসীদের আশ্রম, গির্জা, ইয়াহূদীদের উপাসনালয় ও মসজিদসমূহ- যেখানে আল্লাহর নাম অধিক স্মরণ করা হয়। আর আল্লাহ অবশ্যই তাকে সাহায্য করেন, যে তাকে সাহায্য করে। নিশ্চয় আল্লাহ শক্তিমান, পরাক্রমশালী।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৪০)

40 ৪০
لَا الشَّمۡسُ یَنۡۢبَغِیۡ لَهَاۤ اَنۡ تُدۡرِکَ الۡقَمَرَ وَ لَا الَّیۡلُ سَابِقُ النَّهَارِ ؕ وَ کُلٌّ فِیۡ فَلَکٍ یَّسۡبَحُوۡنَ
অনুবাদ: সূর্যের জন্য সম্ভব নয় চাঁদের নাগাল পাওয়া, আর রাতের জন্য সম্ভব নয় দিনকে অতিক্রম করা, আর প্রত্যেকেই কক্ষ পথে ভেসে বেড়ায়।
(ইয়াসীন আয়াত: ৪০)

81 ৮১
اِنَّکُمۡ لَتَاۡتُوۡنَ الرِّجَالَ شَهۡوَۃً مِّنۡ دُوۡنِ النِّسَآءِ ؕ بَلۡ اَنۡتُمۡ قَوۡمٌ مُّسۡرِفُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা তো নারীদের ছাড়া পুরুষদের সাথে কামনা পূর্ণ করছ, বরং তোমরা সীমালঙ্ঘনকারী কওম’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৮১)

90 ৯০
وَ اسۡتَغۡفِرُوۡا رَبَّکُمۡ ثُمَّ تُوۡبُوۡۤا اِلَیۡهِ ؕ اِنَّ رَبِّیۡ رَحِیۡمٌ وَّدُوۡدٌ
অনুবাদ: ‘আর তোমরা তোমাদের রবের কাছে ইস্তিগফার কর অতঃপর তাঁরই কাছে তাওবা কর। নিশ্চয় আমার রব পরম দয়ালু, অতীব ভালবাসা পোষণকারী’।
(হূদ আয়াত: ৯০)

66 ৬৬
اَلۡـٰٔنَ خَفَّفَ اللّٰهُ عَنۡکُمۡ وَ عَلِمَ اَنَّ فِیۡکُمۡ ضَعۡفًا ؕ فَاِنۡ یَّکُنۡ مِّنۡکُمۡ مِّائَۃٌ صَابِرَۃٌ یَّغۡلِبُوۡا مِائَتَیۡنِ ۚ وَ اِنۡ یَّکُنۡ مِّنۡکُمۡ اَلۡفٌ یَّغۡلِبُوۡۤا اَلۡفَیۡنِ بِاِذۡنِ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ مَعَ الصّٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: এখন আল্লাহ তোমাদের থেকে (দায়িত্বভার) হালকা করে দিয়েছেন এবং তিনি জানেন তোমাদের মধ্যে দুর্বলতা রয়েছে। অতএব যদি তোমাদের মধ্যে একশ’ জন ধৈর্যশীল থাকে, তারা দু’শ জনকে পরাস্ত করবে এবং যদি তোমাদের মধ্যে এক হাজার জন থাকে, তারা আল্লাহর হুকুমে দু’হাজার জনকে পরাস্ত করবে এবং আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।
(আল-আনফাল আয়াত: ৬৬)

32 ৩২
قَالَ اِنَّ فِیۡهَا لُوۡطًا ؕ قَالُوۡا نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَنۡ فِیۡهَا ٝ۫ لَنُنَجِّیَنَّهٗ وَ اَهۡلَهٗۤ اِلَّا امۡرَاَتَهٗ ٭۫ کَانَتۡ مِنَ الۡغٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: ইবরাহীম বলল, ‘নিশ্চয় সেখানে লূত আছে।’ তারা বলল, ‘আমরা ভালই জানি সেখানে কারা আছে, আমরা অবশ্যই তাকে ও তার পরিবারকে রক্ষা করব; তবে তার স্ত্রীকে নয়, সে হবে পিছনে পড়ে থাকা লোকদের একজন’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৩২)

185 ১৮৫
اَوَ لَمۡ یَنۡظُرُوۡا فِیۡ مَلَکُوۡتِ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا خَلَقَ اللّٰهُ مِنۡ شَیۡءٍ ۙ وَّ اَنۡ عَسٰۤی اَنۡ یَّکُوۡنَ قَدِ اقۡتَرَبَ اَجَلُهُمۡ ۚ فَبِاَیِّ حَدِیۡثٍۭ بَعۡدَهٗ یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি দৃষ্টিপাত করেনি আসমানসমূহ ও যমীনের রাজত্বে এবং আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন তার প্রতি? আর (এর প্রতি যে) হয়তো তাদের নির্দিষ্ট সময় নিকটে এসে গিয়েছে? সুতরাং তারা এরপর আর কোন্ কথার প্রতি ঈমান আনবে?
(আল-আরাফ আয়াত: ১৮৫)

32 ৩২
ذٰلِکَ ٭ وَ مَنۡ یُّعَظِّمۡ شَعَآئِرَ اللّٰهِ فَاِنَّهَا مِنۡ تَقۡوَی الۡقُلُوۡبِ
অনুবাদ: এটাই হল আল্লাহর বিধান; যে আল্লাহর নিদর্শনসমূহকে সম্মান করে, নিঃসন্দেহে তা অন্তরের তাকওয়া থেকেই।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৩২)

35 ৩৫
یُرۡسَلُ عَلَیۡکُمَا شُوَاظٌ مِّنۡ نَّارٍ ۬ۙ وَّ نُحَاسٌ فَلَا تَنۡتَصِرٰنِ
অনুবাদ: তোমাদের উভয়ের প্রতি প্রেরণ করা হবে অগ্নিশিখা ও কালো ধোঁয়া, তখন তোমরা প্রতিরোধ করতে পারবে না।
(আর-রাহমান আয়াত: ৩৫)

191 ১৯১
وَ اقۡتُلُوۡهُمۡ حَیۡثُ ثَقِفۡتُمُوۡهُمۡ وَ اَخۡرِجُوۡهُمۡ مِّنۡ حَیۡثُ اَخۡرَجُوۡکُمۡ وَ الۡفِتۡنَۃُ اَشَدُّ مِنَ الۡقَتۡلِ ۚ وَ لَا تُقٰتِلُوۡهُمۡ عِنۡدَ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ حَتّٰی یُقٰتِلُوۡکُمۡ فِیۡهِ ۚ فَاِنۡ قٰتَلُوۡکُمۡ فَاقۡتُلُوۡهُمۡ ؕ کَذٰلِکَ جَزَآءُ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদেরকে হত্যা কর যেখানে তাদেরকে পাও এবং তাদেরকে বের করে দাও যেখান থেকে তারা তোমাদেরকে বের করেছিল। আর ফিতনা হত্যার চেয়ে কঠিনতর এবং তোমরা মাসজিদুল হারামের নিকট তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করো না, যতক্ষণ না তারা তোমাদের বিরুদ্ধে সেখানে লড়াই করে। অতঃপর তারা যদি তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে, তবে তাদেরকে হত্যা কর। এটাই কাফিরদের প্রতিদান।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৯১)

82 ৮২
اَلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ لَمۡ یَلۡبِسُوۡۤا اِیۡمَانَهُمۡ بِظُلۡمٍ اُولٰٓئِکَ لَهُمُ الۡاَمۡنُ وَ هُمۡ مُّهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: যারা ঈমান এনেছে এবং নিজ ঈমানকে যুলমের সাথে সংমিশ্রণ করেনি, তাদের জন্যই নিরাপত্তা এবং তারাই হিদায়াতপ্রাপ্ত।
(আল-আনআম আয়াত: ৮২)

6 ৬
یَّوۡمَ یَقُوۡمُ النَّاسُ لِرَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: যেদিন মানুষ সৃষ্টিকুলের রবের জন্য দাঁড়াবে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৬)

24 ২৪
قٰلَ اَوَ لَوۡ جِئۡتُکُمۡ بِاَهۡدٰی مِمَّا وَجَدۡتُّمۡ عَلَیۡهِ اٰبَآءَکُمۡ ؕ قَالُوۡۤا اِنَّا بِمَاۤ اُرۡسِلۡتُمۡ بِهٖ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: তখন সে (সতর্ককারী) বলেছে, ‘তোমরা তোমাদের পিতৃপুরুষদেরকে যে মতাদর্শে পেয়েছ, আমি যদি তোমাদের কাছে তার চেয়ে উৎকৃষ্ট পথে নিয়ে আসি তবুও কি’? (তোমরা তাদের অনুসরণ করবে?) তারা বলেছে, ‘নিশ্চয় তোমাদেরকে যা দিয়ে পাঠানো হয়েছে আমরা তার অস্বীকারকারী’।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ২৪)

42 ৪২
وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ یَّسۡتَمِعُوۡنَ اِلَیۡکَ ؕ اَفَاَنۡتَ تُسۡمِعُ الصُّمَّ وَ لَوۡ کَانُوۡا لَا یَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে কিছু আছে, যারা তোমার প্রতি মনোযোগ দিয়ে শুনে। তবে কি তুমি বধিরকে শোনাবে, তারা না বুঝলেও?
(ইউনুস আয়াত: ৪২)

38 ৩৮
لٰکِنَّا۠ هُوَ اللّٰهُ رَبِّیۡ وَ لَاۤ اُشۡرِکُ بِرَبِّیۡۤ اَحَدًا
অনুবাদ: ‘কিন্তু তিনিই আল্লাহ, আমার রব। আর আমি আমার রবের সাথে কাউকে শরীক করি না’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৩৮)

65 ৬৫
یٰۤاَهۡلَ الۡکِتٰبِ لِمَ تُحَآجُّوۡنَ فِیۡۤ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَتِ التَّوۡرٰىۃُ وَ الۡاِنۡجِیۡلُ اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِهٖ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: হে কিতাবীগণ, তোমরা ইবরাহীমের ব্যাপারে কেন বিতর্ক কর? অথচ তাওরাত ও ইনজীল তো তার পরই অবতীর্ণ হয়েছে। সুতরাং তোমরা কি বুঝবে না?
(আলে-ইমরান আয়াত: ৬৫)

38 ৩৮
وَ یَصۡنَعُ الۡفُلۡکَ ۟ وَ کُلَّمَا مَرَّ عَلَیۡهِ مَلَاٌ مِّنۡ قَوۡمِهٖ سَخِرُوۡا مِنۡهُ ؕ قَالَ اِنۡ تَسۡخَرُوۡا مِنَّا فَاِنَّا نَسۡخَرُ مِنۡکُمۡ کَمَا تَسۡخَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর সে নৌকা তৈরী করতে লাগল এবং যখনই তার কওমের নেতৃস্থানীয় কোন ব্যক্তি তার পাশ দিয়ে যেত, তাকে নিয়ে উপহাস করত। সে বলল, ‘যদি তোমরা আমাদের নিয়ে উপহাস কর, তবে আমরাও তোমাদের নিয়ে উপহাস করব, যেমন তোমরা উপহাস করছ’।
(হূদ আয়াত: ৩৮)

9 ৯
وَ قَالَتِ امۡرَاَتُ فِرۡعَوۡنَ قُرَّتُ عَیۡنٍ لِّیۡ وَ لَکَ ؕ لَا تَقۡتُلُوۡهُ ٭ۖ عَسٰۤی اَنۡ یَّنۡفَعَنَاۤ اَوۡ نَتَّخِذَهٗ وَلَدًا وَّ هُمۡ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর ফির‘আউনের স্ত্রী বলল, ‘এ শিশুটি আমার ও তোমার চক্ষু শীতলকারী, তাকে হত্যা করো না। আশা করা যায়, সে আমাদের কোন উপকারে আসবে। অথবা আমরা তাকে সন্তান হিসেবে গ্রহণ করতে পারি’। অথচ তারা উপলব্ধি করতে পারেনি।
(আল-কাসাস আয়াত: ৯)

88 ৮৮
فَاَمَّاۤ اِنۡ کَانَ مِنَ الۡمُقَرَّبِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর সে যদি নৈকট্যপ্রাপ্তদের অন্যতম হয়,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৮৮)

38 ৩৮
وَ الَّذِیۡنَ یَسۡعَوۡنَ فِیۡۤ اٰیٰتِنَا مُعٰجِزِیۡنَ اُولٰٓئِکَ فِی الۡعَذَابِ مُحۡضَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা আমার আয়াতসমূহকে ব্যর্থ করে দিতে প্রচেষ্টা চালায় তাদেরকে আযাবের মধ্যে উপস্থিত করা হবে।
(সাবা আয়াত: ৩৮)

25 ২৫
کَمۡ تَرَکُوۡا مِنۡ جَنّٰتٍ وَّ عُیُوۡنٍ
অনুবাদ: তারা অনেক বাগান ও ঝর্না রেখেছিল।
(আদ-দুখান আয়াত: ২৫)

86 ৮৬
کَیۡفَ یَهۡدِی اللّٰهُ قَوۡمًا کَفَرُوۡا بَعۡدَ اِیۡمَانِهِمۡ وَ شَهِدُوۡۤا اَنَّ الرَّسُوۡلَ حَقٌّ وَّ جَآءَهُمُ الۡبَیِّنٰتُ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: কেমন করে আল্লাহ সে কওমকে হিদায়াত দেবেন, যারা ঈমান আনার পর কুফরী করেছে, আর তারা সাক্ষ্য দিয়েছে যে, নিশ্চয় রাসূল সত্য এবং তাদের নিকট স্পষ্ট প্রমাণ এসেছে। আর আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত দেন না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৮৬)

6 ৬
فَتَوَلَّ عَنۡهُمۡ ۘ یَوۡمَ یَدۡعُ الدَّاعِ اِلٰی شَیۡءٍ نُّکُرٍ ۙ
অনুবাদ: অতএব তুমি তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও, সেদিন আহবানকারী আহবান করবে এক বিভীষিকাময় বিষয়ের দিকে,
(আল-কামার আয়াত: ৬)

115 ১১৫
وَ لَقَدۡ عَهِدۡنَاۤ اِلٰۤی اٰدَمَ مِنۡ قَبۡلُ فَنَسِیَ وَ لَمۡ نَجِدۡ لَهٗ عَزۡمًا
অনুবাদ: আর আমি ইতিপূর্বে আদমের প্রতি নির্দেশ দিয়েছিলাম; কিন্তু সে তা ভুলে গিয়েছিল এবং আমি তার মধ্যে সংকল্পে দৃঢ়তা পাইনি।
(ত্ব-হা আয়াত: ১১৫)

129 ১২৯
وَ تَتَّخِذُوۡنَ مَصَانِعَ لَعَلَّکُمۡ تَخۡلُدُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর তোমরা সুদৃঢ় প্রাসাদ নির্মাণ করছ, যেন তোমরা স্থায়ী হবে’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১২৯)

27 ২৭
وَ لَوۡ بَسَطَ اللّٰهُ الرِّزۡقَ لِعِبَادِهٖ لَبَغَوۡا فِی الۡاَرۡضِ وَ لٰکِنۡ یُّنَزِّلُ بِقَدَرٍ مَّا یَشَآءُ ؕ اِنَّهٗ بِعِبَادِهٖ خَبِیۡرٌۢ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যদি তার বান্দাদের জন্য রিয্ক প্রশস্ত করে দিতেন, তাহলে তারা যমীনে অবশ্যই বিদ্রোহ করত। কিন্তু তিনি নির্দিষ্ট পরিমাণে যা ইচ্ছা নাযিল করেন। নিশ্চয় তিনি তাঁর বান্দাদের ব্যাপারে পূর্ণ অবগত, সম্যক দ্রষ্টা।
(আশ-শূরা আয়াত: ২৭)

17 ১৭
اِصۡبِرۡ عَلٰی مَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ اذۡکُرۡ عَبۡدَنَا دَاوٗدَ ذَا الۡاَیۡدِ ۚ اِنَّهٗۤ اَوَّابٌ
অনুবাদ: তারা যা বলে সে ব্যাপারে তুমি ধৈর্যধারণ কর এবং আমার শক্তিশালী বান্দা দাঊদকে স্মরণ কর; সে ছিল অধিক আল্লাহ অভিমুখী।
(সোয়াদ আয়াত: ১৭)

40 ৪০
اَلَیۡسَ ذٰلِکَ بِقٰدِرٍ عَلٰۤی اَنۡ یُّحۡیِۦَ الۡمَوۡتٰی
অনুবাদ: তিনি কি মৃতদের জীবিত করতে সক্ষম নন?
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৪০)

59 ৫৯
وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ بِرَبِّهِمۡ لَا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা তাদের রবের সাথে শিরক করে না,
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৫৯)

83 ৮৩
اِلَّا عِبَادَکَ مِنۡهُمُ الۡمُخۡلَصِیۡنَ
অনুবাদ: তাদের মধ্য থেকে আপনার একনিষ্ঠ বান্দারা ছাড়া।
(সোয়াদ আয়াত: ৮৩)

5 ৫
قَالَ یٰبُنَیَّ لَا تَقۡصُصۡ رُءۡیَاکَ عَلٰۤی اِخۡوَتِکَ فَیَکِیۡدُوۡا لَکَ کَیۡدًا ؕ اِنَّ الشَّیۡطٰنَ لِلۡاِنۡسَانِ عَدُوٌّ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার পুত্র, তুমি তোমার ভাইদের নিকট তোমার স্বপ্নের বর্ণনা দিও না, তাহলে তারা তোমার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র করবে। নিশ্চয় শয়তান মানুষের প্রকাশ্য দুশমন’।
(ইউসুফ আয়াত: ৫)

15 ১৫
ا یَصۡلٰىهَاۤ اِلَّا الۡاَشۡقَی
অনুবাদ: তাতে নিতান্ত হতভাগা ছাড়া কেউ প্রবেশ করবে না;
(আল-লাইল আয়াত: ১৫)

128 ১২৮
اِلَّا عِبَادَ اللّٰهِ الۡمُخۡلَصِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহর (আনুগত্যের জন্য) মনোনীত বান্দাগণ ছাড়া ।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১২৮)

8 ৮
یُرِیۡدُوۡنَ لِیُطۡفِـُٔوۡا نُوۡرَ اللّٰهِ بِاَفۡوَاهِهِمۡ وَ اللّٰهُ مُتِمُّ نُوۡرِهٖ وَ لَوۡ کَرِهَ الۡکٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তাদের মুখের ফুৎকারে আল্লাহর নূরকে নিভিয়ে দিতে চায়, কিন্তু আল্লাহ তাঁর নূরকে পূর্ণতাদানকারী। যদিও কাফিররা তা অপছন্দ করে।
(আস-সফ আয়াত: ৮)

38 ৩৮
قُلۡنَا اهۡبِطُوۡا مِنۡهَا جَمِیۡعًا ۚ فَاِمَّا یَاۡتِیَنَّکُمۡ مِّنِّیۡ هُدًی فَمَنۡ تَبِعَ هُدَایَ فَلَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: আমি বললাম,‘তোমরা সবাই তা থেকে নেমে যাও। অতঃপর যখন আমার পক্ষ থেকে তোমাদের কাছে কোন হিদায়াত আসবে, তখন যারা আমার হিদায়াত অনুসরণ করবে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৩৮)

65 ৬৫
فَاِذَا رَکِبُوۡا فِی الۡفُلۡکِ دَعَوُا اللّٰهَ مُخۡلِصِیۡنَ لَهُ الدِّیۡنَ ۬ۚ فَلَمَّا نَجّٰهُمۡ اِلَی الۡبَرِّ اِذَا هُمۡ یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: তারা যখন নৌযানে আরোহণ করে, তখন তারা একনিষ্ঠভাবে আল্লাহকে ডাকে। অতঃপর যখন তিনি তাদেরকে স্থলে পৌঁছে দেন, তখনই তারা শিরকে লিপ্ত হয়।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৬৫)

183 ১৮৩
وَ اُمۡلِیۡ لَهُمۡ ؕ۟ اِنَّ کَیۡدِیۡ مَتِیۡنٌ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে অবকাশ দিচ্ছি। নিশ্চয় আমার কৌশল শক্তিশালী।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৮৩)

56 ৫৬
اِنِّیۡ تَوَکَّلۡتُ عَلَی اللّٰهِ رَبِّیۡ وَ رَبِّکُمۡ ؕ مَا مِنۡ دَآبَّۃٍ اِلَّا هُوَ اٰخِذٌۢ بِنَاصِیَتِهَا ؕ اِنَّ رَبِّیۡ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: ‘আমি অবশ্যই তাওয়াক্কুল করেছি আমার রব ও তোমাদের রব আল্লাহর উপর, প্রতিটি বিচরণশীল প্রাণীরই তিনি নিয়ন্ত্রণকারী। নিশ্চয় আমার রব সরল পথে আছেন’।
(হূদ আয়াত: ৫৬)

6 ৬
وَّ یُعَذِّبَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ وَ الۡمُنٰفِقٰتِ وَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ وَ الۡمُشۡرِکٰتِ الظَّآنِّیۡنَ بِاللّٰهِ ظَنَّ السَّوۡءِ ؕ عَلَیۡهِمۡ دَآئِرَۃُ السَّوۡءِ ۚ وَ غَضِبَ اللّٰهُ عَلَیۡهِمۡ وَ لَعَنَهُمۡ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَهَنَّمَ ؕ وَ سَآءَتۡ مَصِیۡرًا
অনুবাদ: আর যেন তিনি শাস্তি দিতে পারেন মুনাফিক নারী-পুরুষ ও মুশরিক নারী-পুরুষকে যারা আল্লাহ সম্পর্কে মন্দ ধারণা পোষণ করে; তাদের উপরই অনিষ্টতা আপতিত হয়। আর আল্লাহ তাদের উপর রাগ করেছেন এবং তাদেরকে লা‘নত করেছেন, আর তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জাহান্নাম; এবং গন্তব্য হিসেবে তা কতইনা নিকৃষ্ট!
(আল-ফাতহ আয়াত: ৬)

4 ৪
فَالسّٰبِقٰتِ سَبۡقًا ۙ
অনুবাদ: আর দ্রুতবেগে অগ্রসরমানদের।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৪)

111 ১১১
وَ عَنَتِ الۡوُجُوۡهُ لِلۡحَیِّ الۡقَیُّوۡمِ ؕ وَ قَدۡ خَابَ مَنۡ حَمَلَ ظُلۡمًا
অনুবাদ: আর চিরঞ্জীব, চিরপ্রতিষ্ঠিত সত্তার সামনে সকলেই অবনত হবে। আর সে অবশ্যই ব্যর্থ হবে যে যুলম বহন করবে।
(ত্ব-হা আয়াত: ১১১)

146 ১৪৬
اِلَّا الَّذِیۡنَ تَابُوۡا وَ اَصۡلَحُوۡا وَ اعۡتَصَمُوۡا بِاللّٰهِ وَ اَخۡلَصُوۡا دِیۡنَهُمۡ لِلّٰهِ فَاُولٰٓئِکَ مَعَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ؕ وَ سَوۡفَ یُؤۡتِ اللّٰهُ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ اَجۡرًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: তবে যারা তাওবা করে নিজদেরকে শুধরে নেয়, আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে এবং আল্লাহর জন্য নিজদের দীনকে খালেস করে, তারা মুমিনদের সাথে থাকবে। আর অচিরেই আল্লাহ মুমিনদেরকে মহাপুরস্কার দান করবেন।
(আন-নিসা আয়াত: ১৪৬)

24 ২৪
( سُجود‎‎ ) قَالَ لَقَدۡ ظَلَمَکَ بِسُؤَالِ نَعۡجَتِکَ اِلٰی نِعَاجِهٖ ؕ وَ اِنَّ کَثِیۡرًا مِّنَ الۡخُلَطَآءِ لَیَبۡغِیۡ بَعۡضُهُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ اِلَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ قَلِیۡلٌ مَّا هُمۡ ؕ وَ ظَنَّ دَاوٗدُ اَنَّمَا فَتَنّٰهُ فَاسۡتَغۡفَرَ رَبَّهٗ وَ خَرَّ رَاکِعًا وَّ اَنَابَ
অনুবাদ: দাঊদ বলল, ‘তোমার ভেড়ীকে তার ভেড়ীর পালের সাথে যুক্ত করার দাবী করে সে তোমার প্রতি যুলম করেছে। আর শরীকদের অনেকেই একে অন্যের উপর সীমলঙ্ঘন করে থাকে। তবে কেবল তারাই এরূপ করে না যারা ঈমান আনে এবং নেক আমল করে’। আর এরা সংখ্যায় খুবই কম। আর দাঊদ জানতে পারল যে, আমি তাকে পরীক্ষা করেছি। তারপর সে তার রবের কাছে ক্ষমা চাইল, সিজদায় লুটিয়ে পড়ল এবং তাঁর অভিমুখী হল। [সাজদাহ] ۩
(সোয়াদ আয়াত: ২৪)

67 ৬৭
وَ قَالَ یٰبَنِیَّ لَا تَدۡخُلُوۡا مِنۡۢ بَابٍ وَّاحِدٍ وَّ ادۡخُلُوۡا مِنۡ اَبۡوَابٍ مُّتَفَرِّقَۃٍ ؕ وَ مَاۤ اُغۡنِیۡ عَنۡکُمۡ مِّنَ اللّٰهِ مِنۡ شَیۡءٍ ؕ اِنِ الۡحُکۡمُ اِلَّا لِلّٰهِ ؕ عَلَیۡهِ تَوَکَّلۡتُ ۚ وَ عَلَیۡهِ فَلۡیَتَوَکَّلِ الۡمُتَوَکِّلُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার ছেলেরা, তোমরা এক দরজা দিয়ে প্রবেশ করো না, বরং ভিন্ন ভিন্ন দরজা দিয়ে প্রবেশ কর এবং আল্লাহর সিদ্ধান্তের বিপরীতে আমি তোমাদের কোন উপকার করতে পারব না। হুকুম একমাত্র আল্লাহরই। তাঁরই উপর আমি তাওয়াক্কুল করছি এবং তাঁরই উপর যেন সকল তাওয়াক্কুলকারী তাওয়াক্কুল করে’।
(ইউসুফ আয়াত: ৬৭)

145 ১৪৫
وَ مَاۤ اَسۡـَٔلُکُمۡ عَلَیۡهِ مِنۡ اَجۡرٍ ۚ اِنۡ اَجۡرِیَ اِلَّا عَلٰی رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর এর উপর আমি তোমাদের কাছে কোন পারিশ্রমিক চাই না; আমার প্রতিদান কেবল সৃষ্টিকুলের রবের নিকট’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৪৫)

79 ৭৯
وَ الَّذِیۡ هُوَ یُطۡعِمُنِیۡ وَ یَسۡقِیۡنِ
অনুবাদ: ‘আর যিনি আমাকে খাওয়ান এবং পান করান’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৭৯)

8 ৮
وَ یُطۡعِمُوۡنَ الطَّعَامَ عَلٰی حُبِّهٖ مِسۡکِیۡنًا وَّ یَتِیۡمًا وَّ اَسِیۡرًا
অনুবাদ: তারা খাদ্যের প্রতি আসক্তি থাকা সত্ত্বেও মিসকীন, ইয়াতীম ও বন্দীকে খাদ্য দান করে।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ৮)

39 ৩৯
مَا خَلَقۡنٰهُمَاۤ اِلَّا بِالۡحَقِّ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আমি এ দু’টোকে যথাযথভাবেই সৃষ্টি করেছি, কিন্তু তাদের অধিকাংশই তা জানে না।
(আদ-দুখান আয়াত: ৩৯)

6 ৬
فَاَمَّا مَنۡ ثَقُلَتۡ مَوَازِیۡنُهٗ
অনুবাদ: অতঃপর যার পাল্লা ভারী হবে,
(আল-কারিআ আয়াত: ৬)

44 ৪৪
وَ مَاۤ اٰتَیۡنٰهُمۡ مِّنۡ کُتُبٍ یَّدۡرُسُوۡنَهَا وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَاۤ اِلَیۡهِمۡ قَبۡلَکَ مِنۡ نَّذِیۡرٍ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে কোন কিতাব দেইনি যা তারা অধ্যয়ন করত, এবং তোমার পূর্বে তাদের প্রতি আর কোন সতর্ককারীও প্রেরণ করিনি।
(সাবা আয়াত: ৪৪)

182 ১৮২
ذٰلِکَ بِمَا قَدَّمَتۡ اَیۡدِیۡکُمۡ وَ اَنَّ اللّٰهَ لَیۡسَ بِظَلَّامٍ لِّلۡعَبِیۡدِ
অনুবাদ: এ হল তোমাদের হাত যা আগাম পেশ করেছে এটা সে কারণে। আর নিশ্চয় আল্লাহ বান্দাদের প্রতি যালিম নন।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৮২)

72 ৭২
قَالُوۡا لَنۡ نُّؤۡثِرَکَ عَلٰی مَا جَآءَنَا مِنَ الۡبَیِّنٰتِ وَ الَّذِیۡ فَطَرَنَا فَاقۡضِ مَاۤ اَنۡتَ قَاضٍ ؕ اِنَّمَا تَقۡضِیۡ هٰذِهِ الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমাদের নিকট যে সকল স্পষ্ট নিদর্শন এসেছে এবং যিনি আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন, তার উপর আমরা তোমাকে কিছুতেই প্রাধান্য দেব না। সুতরাং তুমি যা ফয়সালা করতে চাও, তাই করো। তুমিতো কেবল এ দুনিয়ার জীবনের উপর কর্তৃত্ব করতে পার’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৭২)

25 ২৫
قُلۡ لَّا تُسۡـَٔلُوۡنَ عَمَّاۤ اَجۡرَمۡنَا وَ لَا نُسۡـَٔلُ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমরা যে অপরাধ করছি সে ব্যাপারে তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে না, আর তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আমাদেরকেও জিজ্ঞাসা করা হবে না’।
(সাবা আয়াত: ২৫)

126 ১২৬
قَالَ کَذٰلِکَ اَتَتۡکَ اٰیٰتُنَا فَنَسِیۡتَهَا ۚ وَکَذٰلِکَ الۡیَوۡمَ تُنۡسٰی
অনুবাদ: তিনি বলবেন, ‘এমনিভাবেই তোমার নিকট আমার নিদর্শনাবলী এসেছিল, কিন্তু তুমি তা ভুলে গিয়েছিলে এবং সেভাবেই আজ তোমাকে ভুলে যাওয়া হল’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১২৬)

31 ৩১
وَ اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتُنَا قَالُوۡا قَدۡ سَمِعۡنَا لَوۡ نَشَآءُ لَقُلۡنَا مِثۡلَ هٰذَاۤ ۙ اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّاۤ اَسَاطِیۡرُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের উপর যখন আমার আয়াতসমূহ পাঠ করা হয় তখন তারা বলে, শুনলাম তো। যদি আমরা চাই, তাহলে এর অনুরূপ আমরাও বলতে পারি। এতো পিতৃ-পুরুষদের কল্প-কাহিনী ছাড়া কিছু না।
(আল-আনফাল আয়াত: ৩১)

7 ৭
خَتَمَ اللّٰهُ عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ وَ عَلٰی سَمۡعِهِمۡ ؕ وَ عَلٰۤی اَبۡصَارِهِمۡ غِشَاوَۃٌ ۫ وَّ لَهُمۡ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আল্লাহ তাদের অন্তরে এবং তাদের কানে মোহর লাগিয়ে দিয়েছেন এবং তাদের চোখসমূহে রয়েছে পর্দা। আর তাদের জন্য রয়েছে মহাআযাব।
(আল-বাকারা আয়াত: ৭)

42 ৪২
وَ اَقۡسَمُوۡا بِاللّٰهِ جَهۡدَ اَیۡمَانِهِمۡ لَئِنۡ جَآءَهُمۡ نَذِیۡرٌ لَّیَکُوۡنُنَّ اَهۡدٰی مِنۡ اِحۡدَی الۡاُمَمِ ۚ فَلَمَّا جَآءَهُمۡ نَذِیۡرٌ مَّا زَادَهُمۡ اِلَّا نُفُوۡرَۨا
অনুবাদ: আর তারা দৃঢ়তার সাথে আল্লাহর নামে কসম করে বলত যে, যদি তাদের কাছে কোন সতর্ককারী আসে, তাহলে তারা অবশ্যই অন্য যে কোন জাতির চেয়ে অধিক হিদায়াতপ্রাপ্ত হবে; কিন্তু যখন তাদের নিকট সতর্ককারী আসল, তখন তা কেবল তাদের বিমুখতাই বৃদ্ধি করল-
(ফাতির আয়াত: ৪২)

170 ১৭০
فَرِحِیۡنَ بِمَاۤ اٰتٰهُمُ اللّٰهُ مِنۡ فَضۡلِهٖ ۙ وَ یَسۡتَبۡشِرُوۡنَ بِالَّذِیۡنَ لَمۡ یَلۡحَقُوۡا بِهِمۡ مِّنۡ خَلۡفِهِمۡ ۙ اَلَّا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ তাদেরকে যে অনুগ্রহ করেছেন, তাতে তারা খুশি। আর তারা উৎফুল¬ হয়, পরবর্তীদের থেকে যারা এখনো তাদের সাথে মিলিত হয়নি তাদের বিষয়ে। এজন্য যে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৭০)

28 ২৮
قَالَ یٰقَوۡمِ اَرَءَیۡتُمۡ اِنۡ کُنۡتُ عَلٰی بَیِّنَۃٍ مِّنۡ رَّبِّیۡ وَ اٰتٰىنِیۡ رَحۡمَۃً مِّنۡ عِنۡدِهٖ فَعُمِّیَتۡ عَلَیۡکُمۡ ؕ اَنُلۡزِمُکُمُوۡهَا وَ اَنۡتُمۡ لَهَا کٰرِهُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা কি মনে কর, যদি আমি আমার রবের পক্ষ থেকে প্রেরিত প্রমাণের উপর প্রতিষ্ঠিত হই এবং তিনি আমাকে তাঁর পক্ষ থেকে রহমত দিয়ে থাকেন, আর তা তোমাদের কাছে গোপন রাখা হয়, তবে কি আমি তোমাদের উপর তোমাদের অপছন্দ হওয়া সত্ত্বেও তা চাপিয়ে দেব’?
(হূদ আয়াত: ২৮)

79 ৭৯
کَلَّا ؕ سَنَکۡتُبُ مَا یَقُوۡلُ وَ نَمُدُّ لَهٗ مِنَ الۡعَذَابِ مَدًّا
অনুবাদ: কখনো নয়, সে যা বলে আমি তা লিখে রাখব এবং তার আযাব বাড়াতেই থাকব।
(মারইয়াম আয়াত: ৭৯)

55 ৫৫
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکَ تَتَمَارٰی
অনুবাদ: তাহলে তুমি তোমার রবের কোন্ অনুগ্রহ সম্পর্কে সন্দেহ পোষণ করবে?
(আন-নাজম আয়াত: ৫৫)

46 ৪৬
اَلۡمَالُ وَ الۡبَنُوۡنَ زِیۡنَۃُ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ الۡبٰقِیٰتُ الصّٰلِحٰتُ خَیۡرٌ عِنۡدَ رَبِّکَ ثَوَابًا وَّ خَیۡرٌ اَمَلًا
অনুবাদ: সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি দুনিয়ার জীবনের শোভা। আর স্থায়ী সৎকাজ তোমার রবের নিকট প্রতিদানে উত্তম এবং প্রত্যাশাতেও উত্তম।
(আল-কাহফ আয়াত: ৪৬)

86 ৮৬
وَ لَا تَقۡعُدُوۡا بِکُلِّ صِرَاطٍ تُوۡعِدُوۡنَ وَ تَصُدُّوۡنَ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ مَنۡ اٰمَنَ بِهٖ وَ تَبۡغُوۡنَهَا عِوَجًا ۚ وَ اذۡکُرُوۡۤا اِذۡ کُنۡتُمۡ قَلِیۡلًا فَکَثَّرَکُمۡ ۪ وَ انۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الۡمُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর যারা তাঁর প্রতি ঈমান এনেছে তাদেরকে ভয় দেখাতে, আল্লাহর পথ থেকে বাধা দিতে এবং তাতে বক্রতা অনুসন্ধান করতে তোমরা প্রতিটি পথে বসে থেকো না’। আর স্মরণ কর, যখন তোমরা ছিলে কম, অতঃপর তিনি তোমাদেরকে অধিক করেছেন এবং দেখ, কিরূপ হয়েছে ফাসাদকারীদের পরিণতি।
(আল-আরাফ আয়াত: ৮৬)

3 ৩
فِیۡهَا کُتُبٌ قَیِّمَۃٌ
অনুবাদ: তাতে রয়েছে সঠিক বিধিবদ্ধ বিধান।
(আল-বায়্যিনাহ আয়াত: ৩)

44 ৪৪
اَمۡ یَقُوۡلُوۡنَ نَحۡنُ جَمِیۡعٌ مُّنۡتَصِرٌ
অনুবাদ: না কি তারা বলে, ‘আমরা সংঘবদ্ধ বিজয়ী দল’?
(আল-কামার আয়াত: ৪৪)

73 ৭৩
وَ مِنۡ رَّحۡمَتِهٖ جَعَلَ لَکُمُ الَّیۡلَ وَ النَّهَارَ لِتَسۡکُنُوۡا فِیۡهِ وَ لِتَبۡتَغُوۡا مِنۡ فَضۡلِهٖ وَ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাঁর অনুগ্রহে তিনি তোমাদের জন্য রাত ও দিন করেছেন যাতে তোমরা বিশ্রাম নিতে পার এবং তাঁর অনুগ্রহ সন্ধান করতে পার এবং যেন তোমরা শোকর আদায় করতে পার।
(আল-কাসাস আয়াত: ৭৩)

9 ৯
ثُمَّ اِنِّیۡۤ اَعۡلَنۡتُ لَهُمۡ وَ اَسۡرَرۡتُ لَهُمۡ اِسۡرَارًا
অনুবাদ: অতঃপর তাদেরকে আমি প্রকাশ্যে এবং অতি গোপনেও আহবান করেছি।
(নূহ আয়াত: ৯)

11 ১১
وَ اِذَا رَاَوۡا تِجَارَۃً اَوۡ لَهۡوَۨا انۡفَضُّوۡۤا اِلَیۡهَا وَ تَرَکُوۡکَ قَآئِمًا ؕ قُلۡ مَا عِنۡدَ اللّٰهِ خَیۡرٌ مِّنَ اللَّهۡوِ وَ مِنَ التِّجَارَۃِ ؕ وَ اللّٰهُ خَیۡرُ الرّٰزِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা যখন ব্যবসায় অথবা ক্রীড়া কৌতুক দেখে তখন তারা তার দিকে ছুটে যায়, আর তোমাকে দাঁড়ান অবস্থায় রেখে যায়। বল, আল্লাহর কাছে যা আছে তা ক্রীড়া- কৌতুক ও ব্যবসায় অপেক্ষা উত্তম। আর আল্লাহ সর্বোত্তম রিযকদাতা।
(আল-জুমুআ আয়াত: ১১)

50 ৫০
فَاِنۡ لَّمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَکَ فَاعۡلَمۡ اَنَّمَا یَتَّبِعُوۡنَ اَهۡوَآءَهُمۡ ؕ وَ مَنۡ اَضَلُّ مِمَّنِ اتَّبَعَ هَوٰىهُ بِغَیۡرِ هُدًی مِّنَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা যদি তোমার আহবানে সাড়া না দেয়, তাহলে জেনে রাখ, তারা তো নিজদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে। আর আল্লাহর দিকনির্দেশনা ছাড়া যে নিজের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত করেন না।
(আল-কাসাস আয়াত: ৫০)

39 ৩৯
ضَاحِکَۃٌ مُّسۡتَبۡشِرَۃٌ
অনুবাদ: সহাস্য, প্রফুল্ল।
(আবাসা আয়াত: ৩৯)

6 ৬
یَّرِثُنِیۡ وَ یَرِثُ مِنۡ اٰلِ یَعۡقُوۡبَ ٭ۖ وَ اجۡعَلۡهُ رَبِّ رَضِیًّا
অনুবাদ: ‘যে আমার উত্তরাধিকারী হবে এবং ইয়াকূবের বংশের উত্তরাধিকারী হবে। হে আমার রব, আপনি তাকে পছন্দনীয় বানিয়ে দিন’।
(মারইয়াম আয়াত: ৬)

49 ৪৯
فَلَمَّا اعۡتَزَلَهُمۡ وَ مَا یَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ۙ وَهَبۡنَا لَهٗۤ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ ؕ وَ کُلًّا جَعَلۡنَا نَبِیًّا
অনুবাদ: অতঃপর যখন সে তাদেরকে এবং আল্লাহ ছাড়া যাদের তারা ইবাদাত করত তাদের সবাইকে পরিত্যাগ করল, তখন আমি তাকে দান করলাম ইসহাক ও ইয়া‘কূব এবং তাদের প্রত্যেককে নবী করলাম।
(মারইয়াম আয়াত: ৪৯)

2 ২
مَا الۡحَآقَّۃُ
অনুবাদ: অবশ্যম্ভাবী ঘটনা কী?
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ২)

10 ১০
وَ اَنۡفِقُوۡا مِنۡ مَّا رَزَقۡنٰکُمۡ مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَ اَحَدَکُمُ الۡمَوۡتُ فَیَقُوۡلَ رَبِّ لَوۡ لَاۤ اَخَّرۡتَنِیۡۤ اِلٰۤی اَجَلٍ قَرِیۡبٍ ۙ فَاَصَّدَّقَ وَ اَکُنۡ مِّنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তোমাদেরকে যে রিযক দিয়েছি তা থেকে ব্যয় কর, তোমাদের কারো মৃত্যু আসার পূর্বে। কেননা তখন সে বলবে, হে আমার রব, যদি আপনি আমাকে আরো কিছু কাল পর্যন্ত অবকাশ দিতেন, তাহলে আমি দান-সদাকা করতাম। আর সৎ লোকদের অন্তর্ভুক্ত হতাম।
(আল-মুনাফিকূন আয়াত: ১০)

81 ৮১
وَ کَیۡفَ اَخَافُ مَاۤ اَشۡرَکۡتُمۡ وَ لَا تَخَافُوۡنَ اَنَّکُمۡ اَشۡرَکۡتُمۡ بِاللّٰهِ مَا لَمۡ یُنَزِّلۡ بِهٖ عَلَیۡکُمۡ سُلۡطٰنًا ؕ فَاَیُّ الۡفَرِیۡقَیۡنِ اَحَقُّ بِالۡاَمۡنِ ۚ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা যা শরীক করেছ কীভাবে আমি তাকে ভয় করব? অথচ তোমরা ভয় করছ না যে, তোমরা শরীক করেছ আল্লাহর সাথে এমন কিছু, যার পক্ষে তিনি তোমাদের উপর কোন প্রমাণ নাযিল করেননি। অতএব কোন্ দল নিরাপত্তার বেশি হকদার, যদি তোমরা জান’?
(আল-আনআম আয়াত: ৮১)

47 ৪৭
وَ هُوَ الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمُ الَّیۡلَ لِبَاسًا وَّ النَّوۡمَ سُبَاتًا وَّ جَعَلَ النَّهَارَ نُشُوۡرًا
অনুবাদ: আর তিনিই তোমাদের জন্য রাতকে আবরণ ও নিদ্রাকে আরামপ্রদ করেছেন এবং দিনকে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৪৭)

115 ১১৫
وَ مَنۡ یُّشَاقِقِ الرَّسُوۡلَ مِنۡۢ بَعۡدِ مَا تَبَیَّنَ لَهُ الۡهُدٰی وَ یَتَّبِعۡ غَیۡرَ سَبِیۡلِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ نُوَلِّهٖ مَا تَوَلّٰی وَ نُصۡلِهٖ جَهَنَّمَ ؕ وَ سَآءَتۡ مَصِیۡرًا
অনুবাদ: আর যে রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে তার জন্য হিদায়াত প্রকাশ পাওয়ার পর এবং মুমিনদের পথের বিপরীত পথ অনুসরণ করে, আমি তাকে ফেরাব যেদিকে সে ফিরে এবং তাকে প্রবেশ করাব জাহান্নামে। আর আবাস হিসেবে তা খুবই মন্দ।
(আন-নিসা আয়াত: ১১৫)

7 ৭
لَّا یُسۡمِنُ وَ لَا یُغۡنِیۡ مِنۡ جُوۡعٍ
অনুবাদ: তা মোটা-তাজাও করবে না এবং ক্ষুধাও নিবারণ করবে না।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ৭)

51 ৫১
وَ نُفِخَ فِی الصُّوۡرِ فَاِذَا هُمۡ مِّنَ الۡاَجۡدَاثِ اِلٰی رَبِّهِمۡ یَنۡسِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে, তৎক্ষণাৎ তারা কবর থেকে তাদের রবের দিকে ছুটে আসবে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৫১)

36 ৩৬
وَ کَمۡ اَهۡلَکۡنَا قَبۡلَهُمۡ مِّنۡ قَرۡنٍ هُمۡ اَشَدُّ مِنۡهُمۡ بَطۡشًا فَنَقَّبُوۡا فِی الۡبِلَادِ ؕ هَلۡ مِنۡ مَّحِیۡصٍ
অনুবাদ: আমি তাদের পূর্বে বহু প্রজন্মকে ধ্বংস করে দিয়েছি যারা পাকড়াও করার ক্ষেত্রে এদের তুলনায় ছিল প্রবলতর, তারা দেশ-বিদেশ চষে বেড়াত। তাদের কি কোন পলায়নস্থল ছিল?
(কাফ আয়াত: ৩৬)

32 ৩২
اَمۡ تَاۡمُرُهُمۡ اَحۡلَامُهُمۡ بِهٰذَاۤ اَمۡ هُمۡ قَوۡمٌ طَاغُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের বিবেক কি তাদেরকে এ আদেশ দেয়, না তারা সীমালংঘনকারী কওম?
(আত-তূর আয়াত: ৩২)

36 ৩৬
فَجَعَلۡنٰهُنَّ اَبۡکَارًا
অনুবাদ: অতঃপর তাদেরকে বানাব কুমারী,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৩৬)

21 ২১
ثُمَّ نَظَرَ
অনুবাদ: তারপর সে তাকাল।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ২১)

32 ৩২
قَالَتۡ یٰۤاَیُّهَا الۡمَلَؤُا اَفۡتُوۡنِیۡ فِیۡۤ اَمۡرِیۡ ۚ مَا کُنۡتُ قَاطِعَۃً اَمۡرًا حَتّٰی تَشۡهَدُوۡنِ
অনুবাদ: সে (রাণী) বলল, ‘হে পারিষদবর্গ, তোমরা আমার ব্যাপারে আমাকে অভিমত দাও। তোমাদের উপস্থিতি ছাড়া আমি কোন বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি না।
(আন-নামাল আয়াত: ৩২)

63 ৬৩
وَ لَئِنۡ سَاَلۡتَهُمۡ مَّنۡ نَّزَّلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً فَاَحۡیَا بِهِ الۡاَرۡضَ مِنۡۢ بَعۡدِ مَوۡتِهَا لَیَقُوۡلُنَّ اللّٰهُ ؕ قُلِ الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ ؕ بَلۡ اَکۡثَرُهُمۡ لَا یَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি যদি তাদেরকে প্রশ্ন কর, ‘কে আসমান থেকে পানি বর্ষণ করেন, অতঃপর তা দ্বারা যমীনকে তার মৃত্যুর পর সঞ্জীবিত করেন’? তবে তারা অবশ্যই বলবে, ‘আল্লাহ’। বল, ‘সকল প্রশংসা আল্লাহর’। কিন্তু তাদের অধিকাংশই তা বুঝে না।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৬৩)

44 ৪৪
یَطُوۡفُوۡنَ بَیۡنَهَا وَ بَیۡنَ حَمِیۡمٍ اٰنٍ
অনুবাদ: তারা ঘুরতে থাকবে জাহান্নাম ও ফুটন্ত পানির মধ্যে।
(আর-রাহমান আয়াত: ৪৪)

72 ৭২
فَاَنۡجَیۡنٰهُ وَ الَّذِیۡنَ مَعَهٗ بِرَحۡمَۃٍ مِّنَّا وَ قَطَعۡنَا دَابِرَ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا وَ مَا کَانُوۡا مُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তাকে ও তার সাথে যারা ছিল, তাদেরকে আমার পক্ষ থেকে রহমত দ্বারা রক্ষা করেছি এবং তাদের মূল কেটে দিয়েছি, যারা আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করেছিল। আর তারা মুমিন ছিল না।
(আল-আরাফ আয়াত: ৭২)

92 ৯২
الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا شُعَیۡبًا کَاَنۡ لَّمۡ یَغۡنَوۡا فِیۡهَا ۚۛ اَلَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا شُعَیۡبًا کَانُوۡا هُمُ الۡخٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: যারা শু‘আইবকে মিথ্যাবাদী বলেছিল, মনে হয় যেন তারা সেখানে বসবাসই করেনি। যারা শু‘আইবকে মিথ্যাবাদী বলেছিল তারাই ছিল ক্ষতিগ্রস্ত।
(আল-আরাফ আয়াত: ৯২)

206 ২০৬
(سُجود‎‎)اِنَّ الَّذِیۡنَ عِنۡدَ رَبِّکَ لَا یَسۡتَکۡبِرُوۡنَ عَنۡ عِبَادَتِهٖ وَ یُسَبِّحُوۡنَهٗ وَ لَهٗ یَسۡجُدُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা তোমার রবের নিকট আছে তারা তাঁর ইবাদাতের ব্যাপারে অহঙ্কার করে না এবং তার তাসবীহ পাঠ করে, আর তাঁর জন্যই সিজদা করে। [সাজদাহ] ۩
(আল-আরাফ আয়াত: ২০৬)

5 ৫
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ تَعَالَوۡا یَسۡتَغۡفِرۡ لَکُمۡ رَسُوۡلُ اللّٰهِ لَوَّوۡا رُءُوۡسَهُمۡ وَ رَاَیۡتَهُمۡ یَصُدُّوۡنَ وَ هُمۡ مُّسۡتَکۡبِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদেরকে যখন বলা হয় এস, আল্লাহর রাসূল তোমাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করবেন, তখন তারা তাদের মাথা নাড়ে*। আর তুমি তাদেরকে দেখতে পাবে, অহঙ্কারবশত বিমুখ হয়ে চলে যেতে।
(আল-মুনাফিকূন আয়াত: ৫)

4 ৪
مِنۡ قَبۡلُ هُدًی لِّلنَّاسِ وَ اَنۡزَلَ الۡفُرۡقَانَ ۬ؕ اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِاٰیٰتِ اللّٰهِ لَهُمۡ عَذَابٌ شَدِیۡدٌ ؕ وَ اللّٰهُ عَزِیۡزٌ ذُو انۡتِقَامٍ
অনুবাদ: ইতঃপূর্বে মানুষের জন্য হিদায়াতস্বরূপ। আর তিনি ফুরকান নাযিল করেছেন। নিশ্চয় যারা অস্বীকার করে আল্লাহর আয়াতসমূহ, তাদের জন্যই রয়েছে কঠিন আযাব। আর আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রতিশোধগ্রহণকারী।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪)

169 ১৬৯
وَ لَا تَحۡسَبَنَّ الَّذِیۡنَ قُتِلُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ اَمۡوَاتًا ؕ بَلۡ اَحۡیَآءٌ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ یُرۡزَقُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা আল্লাহর পথে জীবন দিয়েছে, তাদেরকে তুমি মৃত মনে করো না, বরং তারা তাদের রবের নিকট জীবিত। তাদেরকে রিয্ক দেয়া হয়।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৬৯)

121 ১২১
قَالُوۡۤا اٰمَنَّا بِرَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা সকল সৃষ্টির রবের প্রতি ঈমান আনলাম।
(আল-আরাফ আয়াত: ১২১)

44 ৪৪
وَ مَنۡ یُّضۡلِلِ اللّٰهُ فَمَا لَهٗ مِنۡ وَّلِیٍّ مِّنۡۢ بَعۡدِهٖ ؕ وَ تَرَی الظّٰلِمِیۡنَ لَمَّا رَاَوُا الۡعَذَابَ یَقُوۡلُوۡنَ هَلۡ اِلٰی مَرَدٍّ مِّنۡ سَبِیۡلٍ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তারপর তার জন্য কোন অভিভাবক নেই। আর তুমি যালিমদেরকে দেখবে, যখন তারা আযাব প্রত্যক্ষ করবে তখন বলবে, ‘ফিরে যাওয়ার কোন পথ আছে কি’?
(আশ-শূরা আয়াত: ৪৪)

1 ১
قُلۡ اُوۡحِیَ اِلَیَّ اَنَّهُ اسۡتَمَعَ نَفَرٌ مِّنَ الۡجِنِّ فَقَالُوۡۤا اِنَّا سَمِعۡنَا قُرۡاٰنًا عَجَبًا ۙ
অনুবাদ: বল, ‘আমার প্রতি ওহী করা হয়েছে যে, নিশ্চয় জিনদের একটি দল মনোযোগ সহকারে শুনেছে। অতঃপর বলেছে, ‘আমরা তো এক বিস্ময়কর কুরআন শুনেছি,
(আল-জ্বিন আয়াত: ১)

1 ১
اِقۡرَاۡ بِاسۡمِ رَبِّکَ الَّذِیۡ خَلَقَ
অনুবাদ: পড় তোমার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।
(আল-আলাক আয়াত: ১)

82 ৮২
لَتَجِدَنَّ اَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَۃً لِّلَّذِیۡنَ اٰمَنُوا الۡیَهُوۡدَ وَ الَّذِیۡنَ اَشۡرَکُوۡا ۚ وَ لَتَجِدَنَّ اَقۡرَبَهُمۡ مَّوَدَّۃً لِّلَّذِیۡنَ اٰمَنُوا الَّذِیۡنَ قَالُوۡۤا اِنَّا نَصٰرٰی ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّ مِنۡهُمۡ قِسِّیۡسِیۡنَ وَ رُهۡبَانًا وَّ اَنَّهُمۡ لَا یَسۡتَکۡبِرُوۡنَ
অনুবাদ: তুমি অবশ্যই মুমিনদের জন্য মানুষের মধ্যে শত্রুতায় অধিক কঠোর পাবে ইয়াহূদীদেরকে এবং যারা শিরক করেছে তাদেরকে। আর মুমিনদের জন্য বন্ধুত্বে তাদের মধ্যে নিকটতর পাবে তাদেরকে, যারা বলে, ‘আমরা নাসারা’। তা এই কারণে যে, তাদের মধ্যে অনেক পন্ডিত ও সংসারবিরাগী আছে এবং তারা নিশ্চয় অহঙ্কার করে না।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৮২)

18 ১৮
الَّذِیۡ یُؤۡتِیۡ مَالَهٗ یَتَزَکّٰی
অনুবাদ: যে তার সম্পদ দান করে আত্ম-শুদ্ধির উদ্দেশ্যে
(আল-লাইল আয়াত: ১৮)

15 ১৫
بَلٰۤی ۚۛ اِنَّ رَبَّهٗ کَانَ بِهٖ بَصِیۡرًا
অনুবাদ: হ্যাঁ, নিশ্চয় তার রব তার প্রতি সম্যক দৃষ্টি দানকারী।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ১৫)

18 ১৮
وَ لَا یَسۡتَثۡنُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা ‘ইনশাআল্লাহ’ বলেনি।
(আল-কলম আয়াত: ১৮)

24 ২৪
یَقُوۡلُ یٰلَیۡتَنِیۡ قَدَّمۡتُ لِحَیَاتِیۡ
অনুবাদ: সে বলবে, ‘হায়! যদি আমি কিছু আগে পাঠাতাম আমার এ জীবনের জন্য’!
(আল-ফাজর আয়াত: ২৪)

26 ২৬
اِذۡ جَعَلَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فِیۡ قُلُوۡبِهِمُ الۡحَمِیَّۃَ حَمِیَّۃَ الۡجَاهِلِیَّۃِ فَاَنۡزَلَ اللّٰهُ سَکِیۡنَتَهٗ عَلٰی رَسُوۡلِهٖ وَ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ اَلۡزَمَهُمۡ کَلِمَۃَ التَّقۡوٰی وَ کَانُوۡۤا اَحَقَّ بِهَا وَ اَهۡلَهَا ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمًا
অনুবাদ: যখন কাফিররা তাদের অন্তরে আত্ম-অহমিকা পোষণ করেছিল, জাহিলী যুগের আহমিকা। তখন আল্লাহ তাঁর রাসূলের উপর ও মুমিনদের উপর স্বীয় প্রশান্তি নাযিল করলেন এবং তাকওয়ার বাণী তাদের জন্য অপরিহার্য করলেন, আর তারাই ছিল এর সর্বাধিক উপযুক্ত ও এর অধিকারী। আর আল্লাহ হলেন প্রত্যেক বিষয়ে সর্বজ্ঞ।
(আল-ফাতহ আয়াত: ২৬)

55 ৫৫
یَوۡمَ یَغۡشٰهُمُ الۡعَذَابُ مِنۡ فَوۡقِهِمۡ وَ مِنۡ تَحۡتِ اَرۡجُلِهِمۡ وَ یَقُوۡلُ ذُوۡقُوۡا مَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: যেদিন আযাব তাদেরকে তাদের উপর থেকে ও তাদের পায়ের নীচে থেকে আচ্ছন্ন করে ফেলবে এবং তিনি বলবেন, ‘তোমরা যা করতে, তার স্বাদ আস্বাদন কর’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৫৫)

24 ২৪
فَاِنۡ لَّمۡ تَفۡعَلُوۡا وَ لَنۡ تَفۡعَلُوۡا فَاتَّقُوا النَّارَ الَّتِیۡ وَقُوۡدُهَا النَّاسُ وَ الۡحِجَارَۃُ ۚۖ اُعِدَّتۡ لِلۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব যদি তোমরা তা না কর- আর কখনো তোমরা তা করবে না- তাহলে আগুনকে ভয় কর যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফিরদের জন্য।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৪)

58 ৫৮
وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ بِاٰیٰتِ رَبِّهِمۡ یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা তাদের রবের আয়াতসমূহে ঈমান আনে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৫৮)

31 ৩১
اِنۡ تَجۡتَنِبُوۡا کَبَآئِرَ مَا تُنۡهَوۡنَ عَنۡهُ نُکَفِّرۡ عَنۡکُمۡ سَیِّاٰتِکُمۡ وَ نُدۡخِلۡکُمۡ مُّدۡخَلًا کَرِیۡمًا
অনুবাদ: তোমরা যদি সেসব কবীরা গুনাহ পরিহার কর, যা থেকে তোমাদের বারণ করা হয়েছে, তাহলে আমি তোমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেব এবং তোমাদেরকে প্রবেশ করাব সম্মানজনক প্রবেশস্থলে।
(আন-নিসা আয়াত: ৩১)

7 ৭
اِنَّا جَعَلۡنَا مَا عَلَی الۡاَرۡضِ زِیۡنَۃً لَّهَا لِنَبۡلُوَهُمۡ اَیُّهُمۡ اَحۡسَنُ عَمَلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় যমীনের উপর যা রয়েছে, তা আমি শোভা করেছি তার জন্য, যাতে তাদেরকে পরীক্ষা করি যে, কর্মে তাদের মধ্যে কে উত্তম।
(আল-কাহফ আয়াত: ৭)

72 ৭২
ءَاَنۡتُمۡ اَنۡشَاۡتُمۡ شَجَرَتَهَاۤ اَمۡ نَحۡنُ الۡمُنۡشِـُٔوۡنَ
অনুবাদ: তোমরাই কি এর (লাকড়ির গাছ) উৎপাদন কর, না আমি করি?
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৭২)

41 ৪১
وَ اذۡکُرۡ فِی الۡکِتٰبِ اِبۡرٰهِیۡمَ ۬ؕ اِنَّهٗ کَانَ صِدِّیۡقًا نَّبِیًّا
অনুবাদ: আর স্মরণ কর এই কিতাবে ইবরাহীমকে। নিশ্চয় সে ছিল পরম সত্যবাদী, নবী।
(মারইয়াম আয়াত: ৪১)

44 ৪৪
لَا یَسۡتَاۡذِنُکَ الَّذِیۡنَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ اَنۡ یُّجَاهِدُوۡا بِاَمۡوَالِهِمۡ وَ اَنۡفُسِهِمۡ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌۢ بِالۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: যারা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখে, তারা তোমার কাছে তাদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করা থেকে বিরত থাকার অনুমতি চায় না, আর আল্লাহ মুত্তাকীদের সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞাত।
(আত-তাওবা আয়াত: ৪৪)

5 ৫
وَ اِذَا الۡوُحُوۡشُ حُشِرَتۡ
অনুবাদ: আর যখন বন্য পশুগুলোকে একত্র করা হবে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ৫)

21 ২১
کَلَّاۤ اِذَا دُکَّتِ الۡاَرۡضُ دَکًّا دَکًّا
অনুবাদ: কখনো নয়, যখন যমীনকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করা হবে পরিপূর্ণভাবে।
(আল-ফাজর আয়াত: ২১)

19 ১৯
یَوۡمَ لَا تَمۡلِکُ نَفۡسٌ لِّنَفۡسٍ شَیۡئًا ؕ وَ الۡاَمۡرُ یَوۡمَئِذٍ لِّلّٰهِ
অনুবাদ: সেদিন কোন মানুষ অন্য মানুষের জন্য কোন কিছুর ক্ষমতা রাখবে না। আর সেদিন সকল বিষয় হবে আল্লাহর কর্তৃত্বে।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ১৯)

5 ৫
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا مُوۡسٰی بِاٰیٰتِنَاۤ اَنۡ اَخۡرِجۡ قَوۡمَکَ مِنَ الظُّلُمٰتِ اِلَی النُّوۡرِ ۬ۙ وَ ذَکِّرۡهُمۡ بِاَیّٰىمِ اللّٰهِ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّکُلِّ صَبَّارٍ شَکُوۡرٍ
অনুবাদ: আর আমি মূসাকে আমার আয়াতসমূহ দিয়ে পাঠিয়েছি যে, ‘তুমি তোমার কওমকে অন্ধকার হতে আলোর দিকে বের করে আন এবং আল্লাহর দিবসসমূহ* তাদের স্মরণ করিয়ে দাও’। নিশ্চয় এতে প্রতিটি ধৈর্যশীল, কৃতজ্ঞ ব্যক্তির জন্য রয়েছে অসংখ্য নিদর্শন।
(ইবরাহীম আয়াত: ৫)

127 ১২৭
وَ اِذَا مَاۤ اُنۡزِلَتۡ سُوۡرَۃٌ نَّظَرَ بَعۡضُهُمۡ اِلٰی بَعۡضٍ ؕ هَلۡ یَرٰىکُمۡ مِّنۡ اَحَدٍ ثُمَّ انۡصَرَفُوۡا ؕ صَرَفَ اللّٰهُ قُلُوۡبَهُمۡ بِاَنَّهُمۡ قَوۡمٌ لَّا یَفۡقَهُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখনই কোন সূরা নাযিল করা হয়, তারা একে অপরের দিকে তাকায়। (এবং বলে) ‘তোমাদেরকে কি কেউ দেখছে’? অতঃপর তারা (চুপিসারে) প্রস্থান করে। আল্লাহ তাদের হৃদয়কে সত্যবিমুখ করে দেন। এ কারণে যে, তারা বোধশক্তিহীন কওম।
(আত-তাওবা আয়াত: ১২৭)

17 ১৭
مَا زَاغَ الۡبَصَرُ وَ مَا طَغٰی
অনুবাদ: তার দৃষ্টি এদিক-সেদিক যায়নি এবং সীমাও অতিক্রম করেনি।
(আন-নাজম আয়াত: ১৭)

71 ৭১
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৭১)

8 ৮
فَالۡتَقَطَهٗۤ اٰلُ فِرۡعَوۡنَ لِیَکُوۡنَ لَهُمۡ عَدُوًّا وَّ حَزَنًا ؕ اِنَّ فِرۡعَوۡنَ وَ هَامٰنَ وَ جُنُوۡدَهُمَا کَانُوۡا خٰطِئِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর ফির‘আউন পরিবার তাকে উঠিয়ে নিল, পরিণামে সে তাদের শত্রু ও দুঃশ্চিন্তার কারণ হবে। নিশ্চয় ফির‘আউন, হামান ও তাদের সৈন্যরা ছিল অপরাধী।
(আল-কাসাস আয়াত: ৮)

8 ৮
عَسٰی رَبُّکُمۡ اَنۡ یَّرۡحَمَکُمۡ ۚ وَ اِنۡ عُدۡتُّمۡ عُدۡنَا ۘ وَ جَعَلۡنَا جَهَنَّمَ لِلۡکٰفِرِیۡنَ حَصِیۡرًا
অনুবাদ: আশা করা যায় তোমাদের রব তোমাদের উপর রহম করবেন। কিন্তু তোমরা যদি পুনরায় কর, তাহলে আমিও পুনরায় করব। আর আমি জাহান্নামকে করেছি কাফিরদের জন্য কয়েদখানা।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৮)

13 ১৩
وَ اضۡرِبۡ لَهُمۡ مَّثَلًا اَصۡحٰبَ الۡقَرۡیَۃِ ۘ اِذۡ جَآءَهَا الۡمُرۡسَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর এক জনপদের অধিবাসীদের উপমা তাদের কাছে বর্ণনা কর, যখন তাদের কাছে রাসূলগণ এসেছিল।
(ইয়াসীন আয়াত: ১৩)

219 ২১৯
یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنِ الۡخَمۡرِ وَ الۡمَیۡسِرِؕ قُلۡ فِیۡهِمَاۤ اِثۡمٌ کَبِیۡرٌ وَّ مَنَافِعُ لِلنَّاسِ ۫ وَ اِثۡمُهُمَاۤ اَکۡبَرُ مِنۡ نَّفۡعِهِمَا ؕ وَ یَسۡـَٔلُوۡنَکَ مَا ذَا یُنۡفِقُوۡنَ ۬ؕ قُلِ الۡعَفۡوَؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمُ الۡاٰیٰتِ لَعَلَّکُمۡ تَتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তোমাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বল, এ দু’টোয় রয়েছে বড় পাপ ও মানুষের জন্য উপকার। আর তার পাপ তার উপকারিতার চেয়ে অধিক বড়। আর তারা তোমাকে জিজ্ঞাসা করে, তারা কী ব্যয় করবে। বল, ‘যা প্রয়োজনের অতিরিক্ত’। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেন, যাতে তোমরা চিন্তা কর।
(আল-বাকারা আয়াত: ২১৯)

199 ১৯৯
ثُمَّ اَفِیۡضُوۡا مِنۡ حَیۡثُ اَفَاضَ النَّاسُ وَ اسۡتَغۡفِرُوا اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: অতঃপর তোমরা প্রত্যাবর্তন কর, যেখান থেকে মানুষেরা প্রত্যাবর্তন করে এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৯৯)

4 ৪
وَ فِی الۡاَرۡضِ قِطَعٌ مُّتَجٰوِرٰتٌ وَّ جَنّٰتٌ مِّنۡ اَعۡنَابٍ وَّ زَرۡعٌ وَّ نَخِیۡلٌ صِنۡوَانٌ وَّ غَیۡرُ صِنۡوَانٍ یُّسۡقٰی بِمَآءٍ وَّاحِدٍ ۟ وَ نُفَضِّلُ بَعۡضَهَا عَلٰی بَعۡضٍ فِی الۡاُکُلِ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یَّعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যমীনে আছে পরস্পর পাশাপাশি ভূখন্ড, আঙ্গুর-বাগান, শস্যক্ষেত, খেজুর গাছ, যেগুলোর মধ্যে কিছু একই মূল থেকে উদগত আর কিছু ভিন্ন ভিন্ন মূল থেকে উদগত, যেগুলো একই পানি দ্বারা সেচ করা হয়, আর আমি খাওয়ার ক্ষেত্রে একটিকে অপরটির তুলনায় উৎকৃষ্ট করে দেই, এতে নিদর্শন রয়েছে ঐ কওমের জন্য যারা বুঝে।
(আর-রাদ আয়াত: ৪)

54 ৫৪
یَسۡتَعۡجِلُوۡنَکَ بِالۡعَذَابِ ؕ وَ اِنَّ جَهَنَّمَ لَمُحِیۡطَۃٌۢ بِالۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: তারা তোমাকে আযাব ত্বরান্বিত করতে বলে, আর নিশ্চয় জাহান্নাম কাফিরদেরকে পরিবেষ্টন করবে।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৫৪)

73 ৭৩
وَ جَعَلۡنٰهُمۡ اَئِمَّۃً یَّهۡدُوۡنَ بِاَمۡرِنَا وَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡهِمۡ فِعۡلَ الۡخَیۡرٰتِ وَ اِقَامَ الصَّلٰوۃِ وَ اِیۡتَآءَ الزَّکٰوۃِ ۚ وَ کَانُوۡا لَنَا عٰبِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদেরকে আমি নেতা বানিয়েছিলাম, তারা আমার নির্দেশ অনুসারে মানুষকে সঠিক পথ দেখাত। আমি তাদের প্রতি সৎকাজ করার, সালাত কায়েম করার এবং যাকাত প্রদান করার জন্য ওহী প্রেরণ করেছিলাম। আর তারা আমারই ইবাদাত করত।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৭৩)

13 ১৩
لَوۡ لَا جَآءُوۡ عَلَیۡهِ بِاَرۡبَعَۃِ شُهَدَآءَ ۚ فَاِذۡ لَمۡ یَاۡتُوۡا بِالشُّهَدَآءِ فَاُولٰٓئِکَ عِنۡدَ اللّٰهِ هُمُ الۡکٰذِبُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কেন এ ব্যাপারে চারজন সাক্ষী নিয়ে আসল না? সুতরাং যখন তারা সাক্ষী নিয়ে আসেনি, তখন তারাই আল্লাহর কাছে মিথ্যাবাদী।
(আন-নূর আয়াত: ১৩)

105 ১০৫
وَ بِالۡحَقِّ اَنۡزَلۡنٰهُ وَ بِالۡحَقِّ نَزَلَ ؕ وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنٰکَ اِلَّا مُبَشِّرًا وَّ نَذِیۡرًا
অনুবাদ: আর আমি তা যথাযথভাবে নাযিল করেছি এবং যথাযথভাবে তা নাযিল হয়েছে। আমি তো তোমাকে কেবল সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে পাঠিয়েছি।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১০৫)

8 ৮
فَضۡلًا مِّنَ اللّٰهِ وَ نِعۡمَۃً ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আল্লাহর পক্ষ থেকে করুণা ও নিআমত স্বরূপ। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ৮)

38 ৩৮
وَّ عَادًا وَّ ثَمُوۡدَا۠ وَ اَصۡحٰبَ الرَّسِّ وَ قُرُوۡنًۢا بَیۡنَ ذٰلِکَ کَثِیۡرًا
অনুবাদ: আর ধ্বংস ‘আদ, সামূদ, ‘রাস’ এর অধিবাসী এবং তাদের মধ্যবর্তী কালের বহু প্রজন্মের উপরও।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৩৮)

121 ১২১
اِنَّا کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আমি এভাবেই সৎকর্মশীলদের পুরস্কৃত করে থাকি।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১২১)

57 ৫৭
کُلُّ نَفۡسٍ ذَآئِقَۃُ الۡمَوۡتِ ۟ ثُمَّ اِلَیۡنَا تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: প্রতিটি প্রাণ মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে, তারপর আমার কাছেই তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৫৭)

72 ৭২
لَعَمۡرُکَ اِنَّهُمۡ لَفِیۡ سَکۡرَتِهِمۡ یَعۡمَهُوۡنَ
অনুবাদ: তোমার জীবনের কসম, নিশ্চয় তারা তাদেরকে নেশায় ঘুরপাক খাচ্ছিল।
(আল-হিজর আয়াত: ৭২)

17 ১৭
وَ الۡاٰخِرَۃُ خَیۡرٌ وَّ اَبۡقٰی
অনুবাদ: অথচ আখিরাত সর্বোত্তম ও স্থায়ী।
(আল-আলা আয়াত: ১৭)

239 ২৩৯
فَاِنۡ خِفۡتُمۡ فَرِجَالًا اَوۡ رُکۡبَانًا ۚ فَاِذَاۤ اَمِنۡتُمۡ فَاذۡکُرُوا اللّٰهَ کَمَا عَلَّمَکُمۡ مَّا لَمۡ تَکُوۡنُوۡا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: কিন্তু যদি তোমরা ভয় কর, তবে হেঁটে কিংবা আরোহণ করে (আদায় করে নাও)। এরপর যখন নিরাপদ হবে তখন আল্লাহকে স্মরণ কর, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিখিয়েছেন, যা তোমরা জানতে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৩৯)

102 ১০২
وَ اتَّبَعُوۡا مَا تَتۡلُوا الشَّیٰطِیۡنُ عَلٰی مُلۡکِ سُلَیۡمٰنَ ۚ وَ مَا کَفَرَ سُلَیۡمٰنُ وَ لٰکِنَّ الشَّیٰطِیۡنَ کَفَرُوۡا یُعَلِّمُوۡنَ النَّاسَ السِّحۡرَ ٭ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ عَلَی الۡمَلَکَیۡنِ بِبَابِلَ هَارُوۡتَ وَ مَارُوۡتَ ؕ وَ مَا یُعَلِّمٰنِ مِنۡ اَحَدٍ حَتّٰی یَقُوۡلَاۤ اِنَّمَا نَحۡنُ فِتۡنَۃٌ فَلَا تَکۡفُرۡ ؕ فَیَتَعَلَّمُوۡنَ مِنۡهُمَا مَا یُفَرِّقُوۡنَ بِهٖ بَیۡنَ الۡمَرۡءِ وَ زَوۡجِهٖ ؕ وَ مَا هُمۡ بِضَآرِّیۡنَ بِهٖ مِنۡ اَحَدٍ اِلَّا بِاِذۡنِ اللّٰهِ ؕ وَ یَتَعَلَّمُوۡنَ مَا یَضُرُّهُمۡ وَ لَا یَنۡفَعُهُمۡ ؕ وَ لَقَدۡ عَلِمُوۡا لَمَنِ اشۡتَرٰىهُ مَا لَهٗ فِی الۡاٰخِرَۃِ مِنۡ خَلَاقٍ ۟ؕ وَ لَبِئۡسَ مَا شَرَوۡا بِهٖۤ اَنۡفُسَهُمۡ ؕ لَوۡ کَانُوۡا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা অনুসরণ করেছে, যা শয়তানরা সুলাইমানের রাজত্বে পাঠ করত। আর সুলাইমান কুফরী করেনি; বরং শয়তানরা কুফরী করেছে। তারা মানুষকে যাদু শেখাত এবং (তারা অনুসরণ করেছে) যা নাযিল করা হয়েছিল বাবেলের দুই ফেরেশতা হারূত ও মারূতের উপর। আর তারা কাউকে শেখাত না যে পর্যন্ত না বলত যে, ‘আমরা তো পরীক্ষা, সুতরাং তোমরা কুফরী করো না। এরপরও তারা এদের কাছ থেকে শিখত, যার মাধ্যমে তারা পুরুষ ও তার স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটাত। অথচ তারা তার মাধ্যমে কারো কোন ক্ষতি করতে পারত না আল্লাহর অনুমতি ছাড়া। আর তারা শিখত যা তাদের ক্ষতি করত, তাদের উপকার করত না এবং তারা অবশ্যই জানত যে, যে ব্যক্তি তা ক্রয় করবে, আখিরাতে তার কোন অংশ থাকবে না। আর তা নিশ্চিতরূপে কতই-না মন্দ, যার বিনিময়ে তারা নিজদেরকে বিক্রয় করেছে। যদি তারা জানত।
(আল-বাকারা আয়াত: ১০২)

54 ৫৪
وَ مَا مَنَعَهُمۡ اَنۡ تُقۡبَلَ مِنۡهُمۡ نَفَقٰتُهُمۡ اِلَّاۤ اَنَّهُمۡ کَفَرُوۡا بِاللّٰهِ وَ بِرَسُوۡلِهٖ وَ لَا یَاۡتُوۡنَ الصَّلٰوۃَ اِلَّا وَ هُمۡ کُسَالٰی وَ لَا یُنۡفِقُوۡنَ اِلَّا وَ هُمۡ کٰرِهُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের দান কবূল থেকে একমাত্র বাধা এই ছিল যে, তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে অস্বীকার করেছে, আর তারা সালাতে আসে না, তবে অলস অবস্থায় এবং তারা দান করে না, তবে অপছন্দকারী অবস্থায়।
(আত-তাওবা আয়াত: ৫৪)

116 ১১৬
وَ اِنۡ تُطِعۡ اَکۡثَرَ مَنۡ فِی الۡاَرۡضِ یُضِلُّوۡکَ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ؕ اِنۡ یَّتَّبِعُوۡنَ اِلَّا الظَّنَّ وَ اِنۡ هُمۡ اِلَّا یَخۡرُصُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তুমি যারা যমীনে আছে তাদের অধিকাংশের আনুগত্য কর, তবে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করবে। তারা শুধু ধারণারই অনুসরণ করে এবং তারা শুধু অনুমানই করে।
(আল-আনআম আয়াত: ১১৬)

101 ১০১
فَاِذَا نُفِخَ فِی الصُّوۡرِ فَلَاۤ اَنۡسَابَ بَیۡنَهُمۡ یَوۡمَئِذٍ وَّ لَا یَتَسَآءَلُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যেদিন শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে সেদিন তাদের মাঝে কোন আত্মীয়তার বন্ধন থাকবে না, কেউ কারো বিষয়ে জানতে চাইবে না।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১০১)

48 ৪৮
قَالَ الَّذِیۡنَ اسۡتَکۡبَرُوۡۤا اِنَّا کُلٌّ فِیۡهَاۤ ۙ اِنَّ اللّٰهَ قَدۡ حَکَمَ بَیۡنَ الۡعِبَادِ
অনুবাদ: অহঙ্কারীরা বলবে, ‘আমরা সবাই এতে আছি; নিশ্চয় আল্লাহ বান্দাদের মধ্যে ফয়সালা করে ফেলেছেন।’
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৪৮)

4 ৪
وَ الّٰٓیِٴۡ یَئِسۡنَ مِنَ الۡمَحِیۡضِ مِنۡ نِّسَآئِکُمۡ اِنِ ارۡتَبۡتُمۡ فَعِدَّتُهُنَّ ثَلٰثَۃُ اَشۡهُرٍ ۙ وَّ الّٰٓیِٴۡ لَمۡ یَحِضۡنَ ؕ وَ اُولَاتُ الۡاَحۡمَالِ اَجَلُهُنَّ اَنۡ یَّضَعۡنَ حَمۡلَهُنَّ ؕ وَ مَنۡ یَّتَّقِ اللّٰهَ یَجۡعَلۡ لَّهٗ مِنۡ اَمۡرِهٖ یُسۡرًا
অনুবাদ: তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যারা ঋতুবর্তী হওয়ার কাল অতিক্রম করে গেছে, তাদের ইদ্দত সম্পর্কে তোমরা যদি সংশয়ে থাক এবং যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি তাদের ইদ্দতকালও হবে তিন মাস। আর গর্ভধারিনীদের ইদ্দতকাল সন্তান প্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য তার কাজকে সহজ করে দেন।
(আত-ত্বলাক্ব আয়াত: ৪)

7 ৭
وَ اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِ اٰیٰتُنَا وَلّٰی مُسۡتَکۡبِرًا کَاَنۡ لَّمۡ یَسۡمَعۡهَا کَاَنَّ فِیۡۤ اُذُنَیۡهِ وَقۡرًا ۚ فَبَشِّرۡهُ بِعَذَابٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: আর তার কাছে যখন আমার আয়াতসমূহ পাঠ করা হয় তখন সে দম্ভভরে মুখ ফিরিয়ে নেয়, যেন সে শুনতে পায়নি, তার দু’কানে যেন বধিরতা; সুতরাং তাকে যন্ত্রণাদায়ক আযাবের সুসংবাদ দাও।
(লুকমান আয়াত: ৭)

60 ৬০
فَوَیۡلٌ لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ یَّوۡمِهِمُ الَّذِیۡ یُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব, যারা কুফরী করে তাদের জন্য ধ্বংস সেদিনের যেদিনের ওয়াদা তাদেরকে দেয়া হয়েছে।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৬০)

3 ৩
هُوَ الۡاَوَّلُ وَ الۡاٰخِرُ وَ الظَّاهِرُ وَ الۡبَاطِنُ ۚ وَ هُوَ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তিনিই প্রথম ও শেষ এবং প্রকাশ্য ও গোপন; আর তিনি সকল বিষয়ে সম্যক অবগত।
(আল-হাদীদ আয়াত: ৩)

36 ৩৬
فَسَخَّرۡنَا لَهُ الرِّیۡحَ تَجۡرِیۡ بِاَمۡرِهٖ رُخَآءً حَیۡثُ اَصَابَ
অনুবাদ: ফলে আমি বায়ুকে তার অনুগত করে দিলাম যা তার আদেশে মৃদুমন্দভাবে প্রবাহিত হত, যেখানে সে পৌঁছতে চাইত।
(সোয়াদ আয়াত: ৩৬)

117 ১১৭
لَقَدۡ تَّابَ اللّٰهُ عَلَی النَّبِیِّ وَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُ فِیۡ سَاعَۃِ الۡعُسۡرَۃِ مِنۡۢ بَعۡدِ مَا کَادَ یَزِیۡغُ قُلُوۡبُ فَرِیۡقٍ مِّنۡهُمۡ ثُمَّ تَابَ عَلَیۡهِمۡ ؕ اِنَّهٗ بِهِمۡ رَءُوۡفٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: অবশ্যই আল্লাহ নবী, মুহাজির ও আনসারদের তাওবা কবুল করলেন, যারা তার অনুসরণ করেছে সংকটপূর্ণ মুহূর্তে। তাদের মধ্যে এক দলের হৃদয় সত্যচ্যূত হওয়ার উপক্রম হবার পর। তারপর আল্লাহ তাদের তাওবা কবূল করলেন। নিশ্চয় তিনি তাদের প্রতি স্নেহশীল, পরম দয়ালু।
(আত-তাওবা আয়াত: ১১৭)

9 ৯
وَ لِسَانًا وَّ شَفَتَیۡنِ
অনুবাদ: আর একটি জিহবা ও দু’টি ঠোঁট?
(আল-বালাদ আয়াত: ৯)

11 ১১
وَّ جَعَلۡنَا النَّهَارَ مَعَاشًا
অনুবাদ: আর আমি দিনকে করেছি জীবিকার্জনের সময়।
(আন-নাবা আয়াত: ১১)

21 ২১
اِنَّ جَهَنَّمَ کَانَتۡ مِرۡصَادًا
অনুবাদ: নিশ্চয় জাহান্নাম গোপন ফাঁদ।
(আন-নাবা আয়াত: ২১)

37 ৩৭
فَتَلَقّٰۤی اٰدَمُ مِنۡ رَّبِّهٖ کَلِمٰتٍ فَتَابَ عَلَیۡهِ ؕ اِنَّهٗ هُوَ التَّوَّابُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: অতঃপর আদম তার রবের পক্ষ থেকে কিছু বাণী পেল, ফলে আল্লাহ তার তাওবা কবূল করলেন। নিশ্চয় তিনি তাওবা কবূলকারী, অতি দয়ালু।
(আল-বাকারা আয়াত: ৩৭)

14 ১৪
وَ لَوۡ لَا فَضۡلُ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ وَ رَحۡمَتُهٗ فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ لَمَسَّکُمۡ فِیۡ مَاۤ اَفَضۡتُمۡ فِیۡهِ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যদি দুনিয়া ও আখেরাতে তোমাদের উপর আল্লাহর দয়া ও তাঁর অনুগ্রহ না থাকত, তবে তোমরা যাতে লিপ্ত ছিলে, তার জন্য তোমাদেরকে অবশ্যই কঠিন আযাব স্পর্শ করত।
(আন-নূর আয়াত: ১৪)

39 ৩৯
یَمۡحُوا اللّٰهُ مَا یَشَآءُ وَ یُثۡبِتُ ۚۖ وَ عِنۡدَهٗۤ اُمُّ الۡکِتٰبِ
অনুবাদ: আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন মিটিয়ে দেন এবং যা ইচ্ছা করেন স্থির রাখেন, আর তাঁর কাছেই রয়েছে মূল কিতাব।
(আর-রাদ আয়াত: ৩৯)

35 ৩৫
فَاَخۡرَجۡنَا مَنۡ کَانَ فِیۡهَا مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর সেখানে যেসব মুমিন ছিল আমি তাদেরকে বের করে নিয়ে আসলাম।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৩৫)

85 ৮৫
وَ مَا خَلَقۡنَا السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ وَ مَا بَیۡنَهُمَاۤ اِلَّا بِالۡحَقِّ ؕ وَ اِنَّ السَّاعَۃَ لَاٰتِیَۃٌ فَاصۡفَحِ الصَّفۡحَ الۡجَمِیۡلَ
অনুবাদ: আর আমি আসমানসমূহ, যমীন ও এ দুয়ের মধ্যে যা আছে, তা যথার্থতা ছাড়া সৃষ্টি করিনি এবং নিশ্চয় কিয়ামত আসবে। সুতরাং তুমি সুন্দরভাবে তাদেরকে এড়িয়ে যাও।
(আল-হিজর আয়াত: ৮৫)

59 ৫৯
قُلۡ یٰۤاَهۡلَ الۡکِتٰبِ هَلۡ تَنۡقِمُوۡنَ مِنَّاۤ اِلَّاۤ اَنۡ اٰمَنَّا بِاللّٰهِ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡنَا وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلُ ۙ وَ اَنَّ اَکۡثَرَکُمۡ فٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে কিতাবীরা, কেবল এ কারণে কি তোমরা আমাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ কর যে, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর প্রতি এবং যা আমাদের প্রতি নাযিল হয়েছে এবং পূর্বে নাযিল হয়েছে তার প্রতি? আর নিশ্চয় তোমাদের অধিকাংশ ফাসিক।’
(আল-মায়েদা আয়াত: ৫৯)

55 ৫৫
اِذۡ قَالَ اللّٰهُ یٰعِیۡسٰۤی اِنِّیۡ مُتَوَفِّیۡکَ وَ رَافِعُکَ اِلَیَّ وَ مُطَهِّرُکَ مِنَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ جَاعِلُ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡکَ فَوۡقَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ ۚ ثُمَّ اِلَیَّ مَرۡجِعُکُمۡ فَاَحۡکُمُ بَیۡنَکُمۡ فِیۡمَا کُنۡتُمۡ فِیۡهِ تَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: স্মরণ কর, যখন আল্লাহ বললেন, ‘হে ঈসা, নিশ্চয় আমি তোমাকে পরিগ্রহণ করব, তোমাকে আমার দিকে উঠিয়ে নেব এবং কাফিরদের থেকে তোমাকে পবিত্র করব। আর যারা তোমার আনুগত্য করেছে তাদেরকে কিয়ামত পর্যন্ত অবিশ্বাসীদের উপরে প্রাধান্য দেব। অতঃপর আমার নিকটই তোমাদের প্রত্যাবর্তন হবে। তখন আমি তোমাদের মধ্যে মীমাংসা করে দেব, যে ব্যাপারে তোমরা মতবিরোধ করতে’ ।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৫৫)

65 ৬৫
اَلَمۡ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ سَخَّرَ لَکُمۡ مَّا فِی الۡاَرۡضِ وَ الۡفُلۡکَ تَجۡرِیۡ فِی الۡبَحۡرِ بِاَمۡرِهٖ ؕ وَ یُمۡسِکُ السَّمَآءَ اَنۡ تَقَعَ عَلَی الۡاَرۡضِ اِلَّا بِاِذۡنِهٖ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بِالنَّاسِ لَرَءُوۡفٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: তুমি কি লক্ষ্য কর না যে, যমীনে যা কিছু আছে এবং নৌযানগুলো যা তাঁরই নির্দেশে সমুদ্রে বিচরণ করে সবই আল্লাহ তোমাদের জন্য অনুগত করে দিয়েছেন। আর তিনিই আসমানকে আটকিয়ে রেখেছেন, যাতে তাঁর অনুমতি ছাড়া তা যমীনের উপর পড়ে না যায়। নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি বড়ই করুণাময়, পরম দয়ালু।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৬৫)

21 ২১
وَ لَسَوۡفَ یَرۡضٰی
অনুবাদ: আর অচিরেই সে সন্তোষ লাভ করবে।
(আল-লাইল আয়াত: ২১)

68 ৬৮
قَالَ اِنَّ هٰۤؤُلَآءِ ضَیۡفِیۡ فَلَا تَفۡضَحُوۡنِ
অনুবাদ: সে বলল, ‘নিশ্চয় এরা আমার মেহমান, সুতরাং আমাকে অপমানিত করো না’।
(আল-হিজর আয়াত: ৬৮)

30 ৩০
وَ اِذۡ قَالَ رَبُّکَ لِلۡمَلٰٓئِکَۃِ اِنِّیۡ جَاعِلٌ فِی الۡاَرۡضِ خَلِیۡفَۃً ؕ قَالُوۡۤا اَتَجۡعَلُ فِیۡهَا مَنۡ یُّفۡسِدُ فِیۡهَا وَ یَسۡفِکُ الدِّمَآءَ ۚ وَ نَحۡنُ نُسَبِّحُ بِحَمۡدِکَ وَ نُقَدِّسُ لَکَ ؕ قَالَ اِنِّیۡۤ اَعۡلَمُ مَا لَا تَعۡلَمُ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন তোমার রব ফেরেশতাদেরকে বললেন, ‘নিশ্চয় আমি যমীনে একজন খলীফা সৃষ্টি করছি’, তারা বলল, ‘আপনি কি সেখানে এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন, যে তাতে ফাসাদ করবে এবং রক্ত প্রবাহিত করবে? আর আমরা তো আপনার প্রশংসায় তাসবীহ পাঠ করছি এবং আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করছি। তিনি বললেন, নিশ্চয় আমি জানি যা তোমরা জান না।
(আল-বাকারা আয়াত: ৩০)

91 ৯১
قَالُوۡا یٰشُعَیۡبُ مَا نَفۡقَهُ کَثِیۡرًا مِّمَّا تَقُوۡلُ وَ اِنَّا لَنَرٰىکَ فِیۡنَا ضَعِیۡفًا ۚ وَ لَوۡ لَا رَهۡطُکَ لَرَجَمۡنٰکَ ۫ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡنَا بِعَزِیۡزٍ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে শু‘আইব, তুমি যা বল, তার অনেক কিছুই আমরা বুঝি না। আর তোমাকে তো আমরা আমাদের মধ্যে দুর্বলই দেখতে পাচ্ছি। যদি তোমার আত্মীয়-স্বজন না থাকত, তবে আমরা তোমাকে অবশ্যই পাথর মেরে হত্যা করতাম। আর আমাদের উপর তুমি শক্তিশালী নও’।
(হূদ আয়াত: ৯১)

37 ৩৭
وَ لَهُ الۡکِبۡرِیَآءُ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ۪ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: আর আসমানসমূহ ও যমীনের সকল অহঙ্কার তাঁর; তিনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৩৭)

29 ২৯
فَاَعۡرِضۡ عَنۡ مَّنۡ تَوَلّٰی ۬ۙ عَنۡ ذِکۡرِنَا وَ لَمۡ یُرِدۡ اِلَّا الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا
অনুবাদ: অতএব তুমি তাকে উপেক্ষা করে চল, যে আমার স্মরণ থেকে বিমুখ হয় এবং কেবল দুনিয়ার জীবনই কামনা করে।
(আন-নাজম আয়াত: ২৯)

40 ৪০
وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ یُّؤۡمِنُ بِهٖ وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ لَّا یُؤۡمِنُ بِهٖ ؕ وَ رَبُّکَ اَعۡلَمُ بِالۡمُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে কেউ এর প্রতি ঈমান আনে এবং কেউ তাতে ঈমান আনে না। আর তোমার রব ফাসাদকারীদের ব্যাপারে অধিক জ্ঞাত।
(ইউনুস আয়াত: ৪০)

8 ৮
اَللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ؕ لَهُ الۡاَسۡمَآءُ الۡحُسۡنٰی
অনুবাদ: আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই; সুন্দর নামসমূহ তাঁরই।
(ত্ব-হা আয়াত: ৮)

51 ৫১
وَ مَا کَانَ لِبَشَرٍ اَنۡ یُّکَلِّمَهُ اللّٰهُ اِلَّا وَحۡیًا اَوۡ مِنۡ وَّرَآیِٔ حِجَابٍ اَوۡ یُرۡسِلَ رَسُوۡلًا فَیُوۡحِیَ بِاِذۡنِهٖ مَا یَشَآءُ ؕ اِنَّهٗ عَلِیٌّ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: কোন মানুষের এ মর্যাদা নেই যে, আল্লাহ তার সাথে সরাসরি কথা বলবেন, ওহীর মাধ্যম, পর্দার আড়াল অথবা কোন দূত পাঠানো ছাড়া। তারপর আল্লাহর অনুমতি সাপেক্ষে তিনি যা চান তাই ওহী প্রেরণ করেন। তিনি তো মহীয়ান, প্রজ্ঞাময়।
(আশ-শূরা আয়াত: ৫১)

33 ৩৩
مَنۡ خَشِیَ الرَّحۡمٰنَ بِالۡغَیۡبِ وَ جَآءَ بِقَلۡبٍ مُّنِیۡبِۣ
অনুবাদ: যে না দেখেই রহমানকে ভয় করত এবং বিনীত হৃদয়ে উপস্থিত হত।
(কাফ আয়াত: ৩৩)

10 ১০
فَاَنۡتَ عَنۡهُ تَلَهّٰی
অনুবাদ: অথচ তুমি তার প্রতি উদাসীন হলে।
(আবাসা আয়াত: ১০)

37 ৩৭
اِنۡ یَّسۡـَٔلۡکُمُوۡهَا فَیُحۡفِکُمۡ تَبۡخَلُوۡا وَ یُخۡرِجۡ اَضۡغَانَکُمۡ
অনুবাদ: যদি তিনি তোমাদের নিকট তা চান, অতঃপর তিনি তোমাদের ওপর প্রবল চাপ দেন, তাহলে তো তোমরা কার্পণ্য করবে। আর তিনি তোমাদের গোপন বিদ্বেষসমূহ বের করে দেবেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৩৭)

38 ৩৮
وَ لَقَدۡ صَبَّحَهُمۡ بُکۡرَۃً عَذَابٌ مُّسۡتَقِرٌّ
অনুবাদ: আর সকাল বেলা তাদের উপর অবিরত আযাব নেমে আসল।
(আল-কামার আয়াত: ৩৮)

6 ৬
وَ انۡطَلَقَ الۡمَلَاُ مِنۡهُمۡ اَنِ امۡشُوۡا وَ اصۡبِرُوۡا عَلٰۤی اٰلِهَتِکُمۡ ۚۖ اِنَّ هٰذَا لَشَیۡءٌ یُّرَادُ ۖ
অনুবাদ: আর তাদের প্রধানরা চলে গেল একথা বলে যে, ‘যাও এবং তোমাদের উপাস্যগুলোর উপর অবিচল থাক। নিশ্চয় এ বিষয়টি উদ্দেশ্য প্রণোদিত’।
(সোয়াদ আয়াত: ৬)

33 ৩৩
وَ لَمَّاۤ اَنۡ جَآءَتۡ رُسُلُنَا لُوۡطًا سِیۡٓءَ بِهِمۡ وَ ضَاقَ بِهِمۡ ذَرۡعًا وَّ قَالُوۡا لَا تَخَفۡ وَ لَا تَحۡزَنۡ ۟ اِنَّا مُنَجُّوۡکَ وَ اَهۡلَکَ اِلَّا امۡرَاَتَکَ کَانَتۡ مِنَ الۡغٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন আমার ফেরেশতারা লূতের কাছে আসল তখন তাদের জন্য সে চিন্তিত হয়ে পড়ল এবং তাদের রক্ষায় নিজেকে অক্ষম মনে করল; আর তারা বলল, ‘ভয় পাবেন না এবং চিন্তিত হবেন না; আপনাকে ও আপনার পরিবারকে আমরা রক্ষা করব; তবে আপনার স্ত্রীকে নয়, সে ধ্বংসপ্রাপ্তদের একজন হবে’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৩৩)

9 ৯
ثَانِیَ عِطۡفِهٖ لِیُضِلَّ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ؕ لَهٗ فِی الدُّنۡیَا خِزۡیٌ وَّ نُذِیۡقُهٗ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ عَذَابَ الۡحَرِیۡقِ
অনুবাদ: সে বিতর্ক করে ঘাড় বাঁকিয়ে, মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে ভ্রষ্ট করার উদ্দেশ্যে তার জন্য রয়েছে দুনিয়াতে লাঞ্ছনা এবং কিয়ামতের দিন আমি তাকে দহন যন্ত্রণা আস্বাদন করাব।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৯)

55 ৫৫
اَئِنَّکُمۡ لَتَاۡتُوۡنَ الرِّجَالَ شَهۡوَۃً مِّنۡ دُوۡنِ النِّسَآءِ ؕ بَلۡ اَنۡتُمۡ قَوۡمٌ تَجۡهَلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা কি নারীদের বাদ দিয়ে পুরুষদের উপর কামতৃপ্তির জন্য উপগত হবে? বরং তোমরা এমন এক কওম যারা জানে না’।
(আন-নামাল আয়াত: ৫৫)

2 ২
بَلِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فِیۡ عِزَّۃٍ وَّ شِقَاقٍ
অনুবাদ: বস্তুত কাফিররা আত্মম্ভরিতা ও বিরোধিতায় রয়েছে।
(সোয়াদ আয়াত: ২)

245 ২৪৫
مَنۡ ذَا الَّذِیۡ یُقۡرِضُ اللّٰهَ قَرۡضًا حَسَنًا فَیُضٰعِفَهٗ لَهٗۤ اَضۡعَافًا کَثِیۡرَۃً ؕ وَ اللّٰهُ یَقۡبِضُ وَ یَبۡصُۜطُ ۪ وَ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: কে আছে, যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে, ফলে তিনি তার জন্য বহু গুণে বাড়িয়ে দেবেন? আর আল্লাহ সংকীর্ণ করেন ও প্রসারিত করেন এবং তাঁরই নিকট তোমাদেরকে ফিরানো হবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৪৫)

24 ২৪
اِنَّمَا مَثَلُ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا کَمَآءٍ اَنۡزَلۡنٰهُ مِنَ السَّمَآءِ فَاخۡتَلَطَ بِهٖ نَبَاتُ الۡاَرۡضِ مِمَّا یَاۡکُلُ النَّاسُ وَ الۡاَنۡعَامُ ؕ حَتّٰۤی اِذَاۤ اَخَذَتِ الۡاَرۡضُ زُخۡرُفَهَا وَ ازَّیَّنَتۡ وَ ظَنَّ اَهۡلُهَاۤ اَنَّهُمۡ قٰدِرُوۡنَ عَلَیۡهَاۤ ۙ اَتٰهَاۤ اَمۡرُنَا لَیۡلًا اَوۡ نَهَارًا فَجَعَلۡنٰهَا حَصِیۡدًا کَاَنۡ لَّمۡ تَغۡنَ بِالۡاَمۡسِ ؕ کَذٰلِکَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় দুনিয়ার জীবনের তুলনা তো পানির ন্যায় যা আমি আকাশ থেকে নাযিল করি, অতঃপর তার সাথে যমীনের উদ্ভিদের মিশ্রণ ঘটে, যা মানুষ ও চতুষ্পদ জন্তু ভোগ করে। অবশেষে যখন যমীন শোভিত ও সজ্জিত হয় এবং তার অধিবাসীরা মনে করে যমীনে উৎপন্ন ফসল করায়ত্ব করতে তারা সক্ষম, তখন তাতে রাতে কিংবা দিনে আমার আদেশ চলে আসে। অতঃপর আমি সেগুলোকে বানিয়ে দেই কর্তিত ফসল, মনে হয় গতকালও এখানে কিছু ছিল না। এভাবে আমি চিন্তাশীল লোকদের জন্য নিদর্শনসমূহ বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করি।
(ইউনুস আয়াত: ২৪)

8 ৮
وَ اَمَّا مَنۡۢ بَخِلَ وَ اسۡتَغۡنٰی ۙ
অনুবাদ: আর যে কার্পণ্য করেছে এবং নিজকে স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করেছে,
(আল-লাইল আয়াত: ৮)

92 ৯২
وَ لَا تَکُوۡنُوۡا کَالَّتِیۡ نَقَضَتۡ غَزۡلَهَا مِنۡۢ بَعۡدِ قُوَّۃٍ اَنۡکَاثًا ؕ تَتَّخِذُوۡنَ اَیۡمَانَکُمۡ دَخَلًۢا بَیۡنَکُمۡ اَنۡ تَکُوۡنَ اُمَّۃٌ هِیَ اَرۡبٰی مِنۡ اُمَّۃٍ ؕ اِنَّمَا یَبۡلُوۡکُمُ اللّٰهُ بِهٖ ؕ وَ لَیُبَیِّنَنَّ لَکُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ مَا کُنۡتُمۡ فِیۡهِ تَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা সে নারীর মত হয়ো না, যে তার পাকানো সূতো শক্ত করে পাকানোর পর টুকরো টুকরো করে ফেলে। তোমরা তোমাদের উপর অঙ্গীকারকে নিজদের মধ্যে প্রতারণা হিসেবে গ্রহণ করছ (এই উদ্দেশ্যে) যে, একদল অপর দলের চেয়ে বড় হবে। আল্লাহ তো এর মাধ্যমে তোমাদের পরীক্ষা করেন এবং নিশ্চয় তিনি তোমাদের জন্য কিয়ামতের দিনে স্পষ্ট করে দেবেন সে বিষয়, যাতে তোমরা মতবিরোধ করতে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৯২)

51 ৫১
الَّذِیۡنَ اتَّخَذُوۡا دِیۡنَهُمۡ لَهۡوًا وَّ لَعِبًا وَّ غَرَّتۡهُمُ الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا ۚ فَالۡیَوۡمَ نَنۡسٰهُمۡ کَمَا نَسُوۡا لِقَآءَ یَوۡمِهِمۡ هٰذَا ۙ وَ مَا کَانُوۡا بِاٰیٰتِنَا یَجۡحَدُوۡنَ
অনুবাদ: ‘যারা তাদের দীনকে গ্রহণ করেছে খেলা ও তামাশারূপে এবং তাদেরকে দুনিয়ার জীবন প্রতারিত করেছে’। সুতরাং আজ আমি তাদেরকে (জাহান্নামে) ছেড়ে রাখব*, যেমন তারা তাদের এ দিনের সাক্ষাতের জন্য কাজ করা ছেড়ে দিয়েছিল। আর (যেভাবে) তারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করত।
(আল-আরাফ আয়াত: ৫১)

83 ৮৩
رَبِّ هَبۡ لِیۡ حُکۡمًا وَّ اَلۡحِقۡنِیۡ بِالصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: ‘হে আমার রব, আমাকে প্রজ্ঞা দান করুন এবং আমাকে সৎকর্মশীলদের সাথে শামিল করে দিন’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৮৩)

58 ৫৮
وَ تَوَکَّلۡ عَلَی الۡحَیِّ الَّذِیۡ لَا یَمُوۡتُ وَ سَبِّحۡ بِحَمۡدِهٖ ؕ وَ کَفٰی بِهٖ بِذُنُوۡبِ عِبَادِهٖ خَبِیۡرَا
অনুবাদ: আর তুমি ভরসা কর এমন চিরঞ্জীব সত্তার উপর যিনি মরবেন না। তাঁর প্রশংসায় তাসবীহ পাঠ কর। তাঁর বান্দাদের পাপ সম্পর্কে খবর রাখার ব্যাপারে তিনি যথেষ্ট।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৫৮)

5 ৫
وَ نُرِیۡدُ اَنۡ نَّمُنَّ عَلَی الَّذِیۡنَ اسۡتُضۡعِفُوۡا فِی الۡاَرۡضِ وَ نَجۡعَلَهُمۡ اَئِمَّۃً وَّ نَجۡعَلَهُمُ الۡوٰرِثِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি চাইলাম সেই দেশে যাদেরকে দুর্বল করে রাখা হয়েছিল তাদের প্রতি অনুগ্রহ করতে এবং তাদেরকে নেতা বানাতে, আর তাদেরকে উত্তরাধিকারী বানাতে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৫)

15 ১৫
ثُمَّ یَطۡمَعُ اَنۡ اَزِیۡدَ
অনুবাদ: এসবের পরেও সে আকাংখা করে যে, আমি আরো বাড়িয়ে দেই।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ১৫)

34 ৩৪
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ صَدُّوۡا عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ثُمَّ مَاتُوۡا وَ هُمۡ کُفَّارٌ فَلَنۡ یَّغۡفِرَ اللّٰهُ لَهُمۡ
অনুবাদ: নিশ্চয়ই যারা কুফরী করেছে এবং আল্লাহর পথে বাধা দিয়েছে। তারপর কাফির অবস্থায়ই মারা গেছে, আল্লাহ কখনই তাদের ক্ষমা করবেন না।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৩৪)

1 ১
وَ الطُّوۡرِ
অনুবাদ: কসম তূর পর্বতের,
(আত-তূর আয়াত: ১)

8 ৮
ثُمَّ اِنِّیۡ دَعَوۡتُهُمۡ جِهَارًا
অনুবাদ: ‘তারপর আমি তাদেরকে প্রকাশ্যে আহবান করেছি’।
(নূহ আয়াত: ৮)

105 ১০৫
یَوۡمَ یَاۡتِ لَا تَکَلَّمُ نَفۡسٌ اِلَّا بِاِذۡنِهٖ ۚ فَمِنۡهُمۡ شَقِیٌّ وَّ سَعِیۡدٌ
অনুবাদ: যেদিন তা আসবে সেদিন তাঁর অনুমতি ছাড়া কেউ কথা বলবে না। অতঃপর তাদের মধ্য থেকে কেউ দুর্ভাগা, আর কেউ সৌভাগ্যবান।
(হূদ আয়াত: ১০৫)

21 ২১
اَلَمۡ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ اَنۡزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً فَسَلَکَهٗ یَنَابِیۡعَ فِی الۡاَرۡضِ ثُمَّ یُخۡرِجُ بِهٖ زَرۡعًا مُّخۡتَلِفًا اَلۡوَانُهٗ ثُمَّ یَهِیۡجُ فَتَرٰىهُ مُصۡفَرًّا ثُمَّ یَجۡعَلُهٗ حُطَامًا ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَذِکۡرٰی لِاُولِی الۡاَلۡبَابِ
অনুবাদ: তুমি কি দেখ না, আল্লাহ আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেন, অতঃপর যমীনে তা প্রস্রবন হিসেবে প্রবাহিত করেন তারপর তা দিয়ে নানা বর্ণের ফসল উৎপন্ন করেন, তারপর তা শুকিয়ে যায়। ফলে তোমরা তা দেখতে পাও হলুদ বর্ণের তারপর তিনি তা খড়-খুটায় পরিণত করেন। এতে অবশ্যই উপদেশ রয়েছে বুদ্ধিমানদের জন্য।
(আয-যুমার আয়াত: ২১)

82 ৮২
وَ اَصۡبَحَ الَّذِیۡنَ تَمَنَّوۡا مَکَانَهٗ بِالۡاَمۡسِ یَقُوۡلُوۡنَ وَیۡکَاَنَّ اللّٰهَ یَبۡسُطُ الرِّزۡقَ لِمَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِهٖ وَ یَقۡدِرُ ۚ لَوۡ لَاۤ اَنۡ مَّنَّ اللّٰهُ عَلَیۡنَا لَخَسَفَ بِنَا ؕ وَیۡکَاَنَّهٗ لَا یُفۡلِحُ الۡکٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর গতকাল যারা তার মত হতে প্রত্যাশা করেছিল তারা বলতে লাগল, ‘আশ্চর্য! দেখলে তো, আল্লাহ তাঁর বান্দাদের মধ্য থেকে যার জন্য ইচ্ছা রিয্ক প্রসারিত অথবা সংকুচিত করেন। যদি আল্লাহ আমাদের প্রতি অনুগ্রহ না করতেন তবে আমাদেরকেও তিনি দাবিয়ে দিতেন। দেখলে তো, কাফিররা সফল হয় না’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৮২)

166 ১৬৬
وَ تَذَرُوۡنَ مَا خَلَقَ لَکُمۡ رَبُّکُمۡ مِّنۡ اَزۡوَاجِکُمۡ ؕ بَلۡ اَنۡتُمۡ قَوۡمٌ عٰدُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর তোমাদের রব তোমাদের জন্য যে স্ত্রীদের সৃষ্টি করেছেন তাদেরকে তোমরা ত্যাগ কর, বরং তোমরা এক সীমালংঘনকারী সম্প্রদায়’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৬৬)

7 ৭
وَ اِذۡ تَاَذَّنَ رَبُّکُمۡ لَئِنۡ شَکَرۡتُمۡ لَاَزِیۡدَنَّکُمۡ وَ لَئِنۡ کَفَرۡتُمۡ اِنَّ عَذَابِیۡ لَشَدِیۡدٌ
অনুবাদ: আর যখন তোমাদের রব ঘোষণা দিলেন, ‘যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় কর, তবে আমি অবশ্যই তোমাদের বাড়িয়ে দেব, আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও, নিশ্চয় আমার আযাব বড় কঠিন’।
(ইবরাহীম আয়াত: ৭)

20 ২০
لَا یَسۡتَوِیۡۤ اَصۡحٰبُ النَّارِ وَ اَصۡحٰبُ الۡجَنَّۃِ ؕ اَصۡحٰبُ الۡجَنَّۃِ هُمُ الۡفَآئِزُوۡنَ
অনুবাদ: জাহান্নামবাসী ও জান্নাতবাসীরা সমান নয়; জান্নাতবাসীরাই সফলকাম।
(আল-হাশর আয়াত: ২০)

2 ২
الَّذِیۡ جَمَعَ مَالًا وَّ عَدَّدَهٗ ۙ
অনুবাদ: যে সম্পদ জমা করে এবং বার বার গণনা করে।
(আল-হুমাযা আয়াত: ২)

41 ৪১
ظَهَرَ الۡفَسَادُ فِی الۡبَرِّ وَ الۡبَحۡرِ بِمَا کَسَبَتۡ اَیۡدِی النَّاسِ لِیُذِیۡقَهُمۡ بَعۡضَ الَّذِیۡ عَمِلُوۡا لَعَلَّهُمۡ یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: মানুষের কৃতকর্মের দরুন স্থলে ও সমুদ্রে ফাসাদ প্রকাশ পায়। যার ফলে আল্লাহ তাদের কতিপয় কৃতকর্মের স্বাদ তাদেরকে আস্বাদন করান, যাতে তারা ফিরে আসে।
(আর-রুম আয়াত: ৪১)

19 ১৯
وَ یٰۤاٰدَمُ اسۡکُنۡ اَنۡتَ وَ زَوۡجُکَ الۡجَنَّۃَ فَکُلَا مِنۡ حَیۡثُ شِئۡتُمَا وَ لَا تَقۡرَبَا هٰذِهِ الشَّجَرَۃَ فَتَکُوۡنَا مِنَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর হে আদম, তুমি ও তোমার স্ত্রী জান্নাতে বাস কর। অতঃপর তোমরা আহার কর যেখান থেকে চাও এবং এই গাছটির নিকটবর্তী হয়ো না। তাহলে তোমরা উভয়ে যালিমদের অন্তর্ভুক্ত হবে’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৯)

87 ৮৭
اُولٰٓئِکَ جَزَآؤُهُمۡ اَنَّ عَلَیۡهِمۡ لَعۡنَۃَ اللّٰهِ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃِ وَ النَّاسِ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: এরাই তারা, যাদের প্রতিদান হল, নিশ্চয় তাদের উপর আল্লাহর, ফেরেশতাদের ও সকল মানুষের লা’নত।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৮৭)

34 ৩৪
وَّ فُرُشٍ مَّرۡفُوۡعَۃٍ
অনুবাদ: (তারা থাকবে) সুউচ্চ শয্যাসমূহে;
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৩৪)

6 ৬
وَّ النَّجۡمُ وَ الشَّجَرُ یَسۡجُدٰنِ
অনুবাদ: আর তারকা ও গাছ-পালা সিজদা করে।
(আর-রাহমান আয়াত: ৬)

35 ৩৫
اِنۡ هِیَ اِلَّا مَوۡتَتُنَا الۡاُوۡلٰی وَ مَا نَحۡنُ بِمُنۡشَرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আমাদের প্রথম মৃত্যু ছাড়া আর কিছুই নেই এবং আমরা পুনরুত্থিত হবার নই’।
(আদ-দুখান আয়াত: ৩৫)

18 ১৮
حَتّٰۤی اِذَاۤ اَتَوۡا عَلٰی وَادِ النَّمۡلِ ۙ قَالَتۡ نَمۡلَۃٌ یّٰۤاَیُّهَا النَّمۡلُ ادۡخُلُوۡا مَسٰکِنَکُمۡ ۚ لَا یَحۡطِمَنَّکُمۡ سُلَیۡمٰنُ وَ جُنُوۡدُهٗ ۙ وَ هُمۡ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: অবশেষে যখন তারা পিপড়ার উপত্যকায় পৌঁছল তখন এক পিপড়া বলল, ‘ওহে পিপড়ার দল, তোমরা তোমাদের বাসস্থানে প্রবেশ কর। সুলাইমান ও তার বাহিনী তোমাদেরকে যেন অজ্ঞাতসারে পিষ্ট করে মারতে না পারে’।
(আন-নামাল আয়াত: ১৮)

54 ৫৪
وَ اِذَا جَآءَکَ الَّذِیۡنَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِاٰیٰتِنَا فَقُلۡ سَلٰمٌ عَلَیۡکُمۡ کَتَبَ رَبُّکُمۡ عَلٰی نَفۡسِهِ الرَّحۡمَۃَ ۙ اَنَّهٗ مَنۡ عَمِلَ مِنۡکُمۡ سُوۡٓءًۢ ابِجَهَالَۃٍ ثُمَّ تَابَ مِنۡۢ بَعۡدِهٖ وَ اَصۡلَحَ فَاَنَّهٗ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যারা আমার আয়াতসমূহের উপর ঈমান আনে, তারা যখন তোমার কাছে আসে, তখন তুমি বল, ‘তোমাদের উপর সালাম’। তোমাদের রব তাঁর নিজের উপর লিখে নিয়েছেন দয়া, নিশ্চয় যে তোমাদের মধ্য থেকে না জেনে খারাপ কাজ করে তারপর তাওবা করে এবং শুধরে নেয়, তবে তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-আনআম আয়াত: ৫৪)

7 ৭
وَ الۡاَرۡضَ مَدَدۡنٰهَا وَ اَلۡقَیۡنَا فِیۡهَا رَوَاسِیَ وَ اَنۡۢبَتۡنَا فِیۡهَا مِنۡ کُلِّ زَوۡجٍۭ بَهِیۡجٍ ۙ
অনুবাদ: আর আমি যমীনকে বিস্তৃত করেছি, তাতে পর্বতমালা স্থাপন করেছি এবং তাতে প্রত্যেক প্রকারের সুদৃশ্য উদ্ভিদ উদগত করেছি।
(কাফ আয়াত: ৭)

46 ৪৬
وَ لَوۡ اَرَادُوا الۡخُرُوۡجَ لَاَعَدُّوۡا لَهٗ عُدَّۃً وَّ لٰکِنۡ کَرِهَ اللّٰهُ انۡۢبِعَاثَهُمۡ فَثَبَّطَهُمۡ وَ قِیۡلَ اقۡعُدُوۡا مَعَ الۡقٰعِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তারা বের হওয়ার ইচ্ছা করত, তবে তারা তার জন্য সরঞ্জাম প্রস্তুত করত, কিন্তু আল্লাহ তাদের বের হওয়াকে অপছন্দ করলেন, ফলে তিনি তাদেরকে পিছিয়ে দিলেন, আর বলা হল, ‘তোমরা বসে পড়া লোকদের সাথে বসে থাক’।
(আত-তাওবা আয়াত: ৪৬)

89 ৮৯
وَ قُلۡ اِنِّیۡۤ اَنَا النَّذِیۡرُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: আর বল, ‘নিশ্চয় আমিই সুস্পষ্ট সতর্ককারী’।
(আল-হিজর আয়াত: ৮৯)

13 ১৩
تِلۡکَ حُدُوۡدُ اللّٰهِ ؕ وَ مَنۡ یُّطِعِ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ یُدۡخِلۡهُ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ وَ ذٰلِکَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: এগুলো আল্লাহর সীমারেখা। আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে আল্লাহ তাকে প্রবেশ করাবেন জান্নাতসমূহে, যার তলদেশে প্রবাহিত রয়েছে নহরসমূহ। সেখানে তারা স্থায়ী হবে। আর এটা মহা সফলতা ।
(আন-নিসা আয়াত: ১৩)

2 ২
قُمِ الَّیۡلَ اِلَّا قَلِیۡلًا ۙ
অনুবাদ: রাতে সালাতে দাঁড়াও কিছু অংশ ছাড়া।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ২)

33 ৩৩
وَ مَاۤ اُرۡسِلُوۡا عَلَیۡهِمۡ حٰفِظِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদেরকে তো মুমিনদের হিফাযতকারী হিসেবে পাঠানো হয়নি।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৩৩)

28 ২৮
رَفَعَ سَمۡکَهَا فَسَوّٰىهَا
অনুবাদ: তিনি এর ছাদকে উচ্চ করেছেন এবং তাকে সুসম্পন্ন করেছেন।
(আন-নাযিআত আয়াত: ২৮)

8 ৮
فَاَلۡهَمَهَا فُجُوۡرَهَا وَ تَقۡوٰىهَا
অনুবাদ: অতঃপর তিনি তাকে অবহিত করেছেন তার পাপসমূহ ও তার তাকওয়া সম্পর্কে।
(আশ-শামস আয়াত: ৮)

67 ৬৭
وَ مَا قَدَرُوا اللّٰهَ حَقَّ قَدۡرِهٖ ٭ۖ وَ الۡاَرۡضُ جَمِیۡعًا قَبۡضَتُهٗ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ وَ السَّمٰوٰتُ مَطۡوِیّٰتٌۢ بِیَمِیۡنِهٖ ؕ سُبۡحٰنَهٗ وَ تَعٰلٰی عَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহকে যথাযোগ্য মর্যাদা দেয়নি। অথচ কিয়ামতের দিন গোটা পৃথিবীই থাকবে তাঁর মুষ্টিতে এবং আকাশসমূহ তাঁর ডান হাতে ভাঁজ করা থাকবে। তিনি পবিত্র, তারা যাদেরকে শরীক করে তিনি তাদের ঊর্ধ্বে।
(আয-যুমার আয়াত: ৬৭)

39 ৩৯
بَلۡ کَذَّبُوۡا بِمَا لَمۡ یُحِیۡطُوۡا بِعِلۡمِهٖ وَ لَمَّا یَاۡتِهِمۡ تَاۡوِیۡلُهٗ ؕ کَذٰلِکَ کَذَّبَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ فَانۡظُرۡ کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: বরং তারা যে ব্যাপারে পূর্ণ জ্ঞান লাভ করেনি, তা তারা অস্বীকার করেছে এবং এখনও তার পরিণতি তাদের কাছে আসেনি। এভাবেই তারা অস্বীকার করেছিল, যারা ছিল তাদের পূর্বে। সুতরাং তুমি লক্ষ্য কর, কেমন ছিল যালিমদের পরিণাম।
(ইউনুস আয়াত: ৩৯)

31 ৩১
وَ الَّذِیۡۤ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ هُوَ الۡحَقُّ مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بِعِبَادِهٖ لَخَبِیۡرٌۢ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: আর আমি যে কিতাবটি তোমার কাছে ওহী করেছি তা সত্য, এটা তার পূর্ববর্তী কিতাবের সত্যায়নকারী। নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর বান্দাদের ব্যাপারে সম্যক অবহিত, সর্বদ্রষ্টা।
(ফাতির আয়াত: ৩১)

29 ২৯
بَلِ اتَّبَعَ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡۤا اَهۡوَآءَهُمۡ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ ۚ فَمَنۡ یَّهۡدِیۡ مَنۡ اَضَلَّ اللّٰهُ ؕ وَ مَا لَهُمۡ مِّنۡ نّٰصِرِیۡنَ
অনুবাদ: বরং যালিমরা জ্ঞান ছাড়াই তাদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে। সুতরাং যাকে আল্লাহ পথভ্রষ্ট করেন কে তাকে হিদায়াত করবে? আর তাদের জন্য কোন সাহায্যকারী নেই।
(আর-রুম আয়াত: ২৯)

28 ২৮
اِنَّ عَذَابَ رَبِّهِمۡ غَیۡرُ مَاۡمُوۡنٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় তাদের রবের আযাব থেকে কেউ নিরাপদ নয়।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ২৮)

10 ১০
فَاَوۡحٰۤی اِلٰی عَبۡدِهٖ مَاۤ اَوۡحٰی
অনুবাদ: অতঃপর তিনি তাঁর বান্দার প্রতি যা ওহী করার তা ওহী করলেন।
(আন-নাজম আয়াত: ১০)

21 ২১
بَلۡ هُوَ قُرۡاٰنٌ مَّجِیۡدٌ
অনুবাদ: বরং তা সম্মানিত কুরআন।
(আল-বুরুজ আয়াত: ২১)

41 ৪১
تَرۡهَقُهَا قَتَرَۃٌ
অনুবাদ: কালিমা সেগুলোকে আচ্ছন্ন করবে।
(আবাসা আয়াত: ৪১)

95 ৯৫
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَقۡتُلُوا الصَّیۡدَ وَ اَنۡتُمۡ حُرُمٌ ؕ وَ مَنۡ قَتَلَهٗ مِنۡکُمۡ مُّتَعَمِّدًا فَجَزَآءٌ مِّثۡلُ مَا قَتَلَ مِنَ النَّعَمِ یَحۡکُمُ بِهٖ ذَوَا عَدۡلٍ مِّنۡکُمۡ هَدۡیًۢا بٰلِغَ الۡکَعۡبَۃِ اَوۡ کَفَّارَۃٌ طَعَامُ مَسٰکِیۡنَ اَوۡ عَدۡلُ ذٰلِکَ صِیَامًا لِّیَذُوۡقَ وَبَالَ اَمۡرِهٖ ؕ عَفَا اللّٰهُ عَمَّا سَلَفَ ؕ وَ مَنۡ عَادَ فَیَنۡتَقِمُ اللّٰهُ مِنۡهُ ؕ وَ اللّٰهُ عَزِیۡزٌ ذُو انۡتِقَامٍ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, ইহরামে থাকা অবস্থায় তোমরা শিকারকে হত্যা করো না এবং যে তোমাদের মধ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে তা হত্যা করবে তার বিনিময় হল যা হত্যা করেছে, তার অনুরূপ গৃহপালিত পশু, যার ফয়সালা করবে তোমাদের মধ্যে দু’জন ন্যায়পরায়ণ লোক- কুরবানীর জন্তু হিসাবে কা’বায় পৌঁছতে হবে। অথবা মিসকীনকে খাবার দানের কাফ্ফারা কিংবা সমসংখ্যক সিয়াম পালন, যাতে সে নিজ কর্মের শাস্তি আস্বাদন করে। যা গত হয়েছে তা আল্লাহ ক্ষমা করেছেন। যে পুনরায় করবে আল্লাহ তার থেকে প্রতিশোধ নেবেন। আর আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রতিশোধ গ্রহণকারী।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৯৫)

7 ৭
اِرَمَ ذَاتِ الۡعِمَادِ
অনুবাদ: ইরাম গোত্রের সাথে, যারা ছিল সুউচ্চ স্তম্ভের অধিকারী?
(আল-ফাজর আয়াত: ৭)

4 ৪
بَشِیۡرًا وَّ نَذِیۡرًا ۚ فَاَعۡرَضَ اَکۡثَرُهُمۡ فَهُمۡ لَا یَسۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী। অতঃপর তাদের অধিকাংশই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, অতএব তারা শুনবে না।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৪)

24 ২৪
اِلٰی فِرۡعَوۡنَ وَ هَامٰنَ وَ قَارُوۡنَ فَقَالُوۡا سٰحِرٌ کَذَّابٌ
অনুবাদ: ফির‘আউন, হামান ও কারূনের প্রতি। অতঃপর তারা বলল, ‘সে এক যাদুকর, চরম মিথ্যাবাদী’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ২৪)

42 ৪২
وَ اَنَّ اِلٰی رَبِّکَ الۡمُنۡتَهٰی
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রবের নিকটই হলো শেষ গন্তব্য।
(আন-নাজম আয়াত: ৪২)

88 ৮৮
وَ قَالَ مُوۡسٰی رَبَّنَاۤ اِنَّکَ اٰتَیۡتَ فِرۡعَوۡنَ وَ مَلَاَهٗ زِیۡنَۃً وَّ اَمۡوَالًا فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۙ رَبَّنَا لِیُضِلُّوۡا عَنۡ سَبِیۡلِکَ ۚ رَبَّنَا اطۡمِسۡ عَلٰۤی اَمۡوَالِهِمۡ وَ اشۡدُدۡ عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ فَلَا یُؤۡمِنُوۡا حَتّٰی یَرَوُا الۡعَذَابَ الۡاَلِیۡمَ
অনুবাদ: আর মূসা বলল, ‘হে আমাদের রব, আপনি ফির‘আউন ও তার পারিষদবর্গকে দুনিয়াবী জীবনে সৌন্দর্য ও ধন-সম্পদ দান করেছেন। হে আমাদের রব, যাতে তারা আপনার পথ থেকে গোমরাহ করতে পারে। হে আমাদের রব, তাদের ধন-সম্পদ নিশ্চি‎হ্ন করে দিন, তাদের অন্তরসমূহকে কঠোর করে দিন। ফলে তারা ঈমান আনবে না, যতক্ষণ না যন্ত্রণাদায়ক আযাব দেখে’।
(ইউনুস আয়াত: ৮৮)

136 ১৩৬
قَالُوۡا سَوَآءٌ عَلَیۡنَاۤ اَوَ عَظۡتَ اَمۡ لَمۡ تَکُنۡ مِّنَ الۡوٰعِظِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি আমাদের উপদেশ দাও অথবা না দাও, উভয়ই আমাদের জন্য সমান’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৩৬)

30 ৩০
ذٰلِکَ بِاَنَّ اللّٰهَ هُوَ الۡحَقُّ وَ اَنَّ مَا یَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِهِ الۡبَاطِلُ ۙ وَ اَنَّ اللّٰهَ هُوَ الۡعَلِیُّ الۡکَبِیۡرُ
অনুবাদ: এগুলো প্রমাণ করে যে, নিশ্চয় আল্লাহই সত্য এবং তারা আল্লাহর পরিবর্তে যাকে ডাকে, তা মিথ্যা। আর নিশ্চয় আল্লাহই হলেন সর্বোচ্চ, সুমহান।
(লুকমান আয়াত: ৩০)

7 ৭
وَّ اَنَّ السَّاعَۃَ اٰتِیَۃٌ لَّا رَیۡبَ فِیۡهَا ۙ وَ اَنَّ اللّٰهَ یَبۡعَثُ مَنۡ فِی الۡقُبُوۡرِ
অনুবাদ: আর কিয়ামত আসবেই, এতে কোন সন্দেহ নেই এবং কবরে যারা আছে নিশ্চয়ই আল্লাহ তাদের পুনরুত্থিত করবেন।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৭)

6 ৬
وَ الَّذِیۡنَ اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اَوۡلِیَآءَ اللّٰهُ حَفِیۡظٌ عَلَیۡهِمۡ ۫ۖ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِوَکِیۡلٍ
অনুবাদ: আর যারা তাঁর পরিবর্তে অন্যদেরকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করে, আল্লাহ তাদের প্রতি সম্যক দৃষ্টিদাতা এবং তুমি তাদের কর্মবিধায়ক নও।
(আশ-শূরা আয়াত: ৬)

109 ১০৯
یَوۡمَئِذٍ لَّا تَنۡفَعُ الشَّفَاعَۃُ اِلَّا مَنۡ اَذِنَ لَهُ الرَّحۡمٰنُ وَ رَضِیَ لَهٗ قَوۡلًا
অনুবাদ: সেদিন পরম করুণাময় যাকে অনুমতি দিবেন আর যার কথায় তিনি সন্তুষ্ট হবেন তার সুপারিশ ছাড়া কারো সুপারিশ কোন কাজে আসবে না।
(ত্ব-হা আয়াত: ১০৯)

1 ১
اَلرَّحۡمٰنُ
অনুবাদ: পরম করুণাময়,
(আর-রাহমান আয়াত: ১)

30 ৩০
فَاَمَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ فَیُدۡخِلُهُمۡ رَبُّهُمۡ فِیۡ رَحۡمَتِهٖ ؕ ذٰلِکَ هُوَ الۡفَوۡزُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: অতঃপর যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে তাদের রব পরিণামে তাদেরকে স্বীয় রহমতে প্রবেশ করাবেন। এটিই সুস্পষ্ট সাফল্য।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৩০)

26 ২৬
اَحۡیَآءً وَّ اَمۡوَاتًا
অনুবাদ: জীবিত ও মৃতদেরকে?
(আল-মুরসালাত আয়াত: ২৬)

12 ১২
وَّ بَنَیۡنَا فَوۡقَکُمۡ سَبۡعًا شِدَادًا
অনুবাদ: আর আমি তোমাদের উপরে বানিয়েছি সাতটি সুদৃঢ় আকাশ।
(আন-নাবা আয়াত: ১২)

47 ৪৭
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৪৭)

12 ১২
وَ مَا یَسۡتَوِی الۡبَحۡرٰنِ ٭ۖ هٰذَا عَذۡبٌ فُرَاتٌ سَآئِغٌ شَرَابُهٗ وَ هٰذَا مِلۡحٌ اُجَاجٌ ؕ وَ مِنۡ کُلٍّ تَاۡکُلُوۡنَ لَحۡمًا طَرِیًّا وَّ تَسۡتَخۡرِجُوۡنَ حِلۡیَۃً تَلۡبَسُوۡنَهَا ۚ وَ تَرَی الۡفُلۡکَ فِیۡهِ مَوَاخِرَ لِتَبۡتَغُوۡا مِنۡ فَضۡلِهٖ وَ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর দু’টি সমুদ্র সমান নয়; একটি খুবই সুমিষ্ট ও সুপেয়, আরেকটি অত্যন্ত লবণাক্ত আর প্রত্যেকটি থেকে তোমরা তাজা গোশত খাও এবং আহরণ কর অলঙ্কার* যা তোমরা পরিধান কর। আর তুমি তাতে দেখ নৌযান পানি চিরে চলাচল করে। যাতে তোমরা আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশ কর এবং যাতে তোমরা শোকর কর।
(ফাতির আয়াত: ১২)

29 ২৯
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا رَبَّنَاۤ اَرِنَا الَّذَیۡنِ اَضَلّٰنَا مِنَ الۡجِنِّ وَ الۡاِنۡسِ نَجۡعَلۡهُمَا تَحۡتَ اَقۡدَامِنَا لِیَکُوۡنَا مِنَ الۡاَسۡفَلِیۡنَ
অনুবাদ: আর কাফিররা বলবে, ‘হে আমাদের রব, জিন ও মানুষের মধ্যে যারা আমাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছে তাদেরকে আমাদের দেখিয়ে দিন। আমরা তাদের উভয়কে আমাদের পায়ের নীচে রাখব, যাতে তারা নিকৃষ্টদের অন্তর্ভুক্ত হয়।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ২৯)

3 ৩
اِلَّا تَذۡکِرَۃً لِّمَنۡ یَّخۡشٰی
অনুবাদ: বরং যে ভয় করে তার জন্য উপদেশ স্বরূপ।
(ত্ব-হা আয়াত: ৩)

105 ১০৫
وَ لَا تَکُوۡنُوۡا کَالَّذِیۡنَ تَفَرَّقُوۡا وَ اخۡتَلَفُوۡا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَهُمُ الۡبَیِّنٰتُ ؕ وَ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা বিভক্ত হয়েছে এবং মতবিরোধ করেছে তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শনসমূহ আসার পর। আর তাদের জন্যই রয়েছে কঠোর আযাব।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১০৫)

126 ১২৬
وَ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیۡءٍ مُّحِیۡطًا
অনুবাদ: আর যা আসমানসমূহে আছে এবং যা আছে যমীনে সব আল্লাহরই। আর আল্লাহ সবকিছুকে পরিবেষ্টনকারী।
(আন-নিসা আয়াত: ১২৬)

8 ৮
وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ لِاَمٰنٰتِهِمۡ وَ عَهۡدِهِمۡ رٰعُوۡنَ ۙ
অনুবাদ: আর যারা নিজদের আমানতসমূহ ও অঙ্গীকারে যত্নবান।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৮)

18 ১৮
اِنَّ اللّٰهَ یَعۡلَمُ غَیۡبَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ اللّٰهُ بَصِیۡرٌۢ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ আসমানসমূহ ও যমীনের গায়েব সম্পর্কে অবগত আছেন। আর তোমরা যা কর আল্লাহ তার সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ১৮)

30 ৩০
وَ ادۡخُلِیۡ جَنَّتِیۡ
অনুবাদ: আর প্রবেশ কর আমার জান্নাতে।
(আল-ফাজর আয়াত: ৩০)

104 ১০৪
وَ نَادَیۡنٰهُ اَنۡ یّٰۤاِبۡرٰهِیۡمُ
অনুবাদ: তখন আমি তাকে আহবান করে বললাম, ‘হে ইবরাহীম,
(আস-সাফফাত আয়াত: ১০৪)

45 ৪৫
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا مُوۡسَی الۡکِتٰبَ فَاخۡتُلِفَ فِیۡهِ ؕ وَ لَوۡ لَا کَلِمَۃٌ سَبَقَتۡ مِنۡ رَّبِّکَ لَقُضِیَ بَیۡنَهُمۡ ؕ وَ اِنَّهُمۡ لَفِیۡ شَکٍّ مِّنۡهُ مُرِیۡبٍ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি মূসাকে কিতাব দিয়েছিলাম। অতঃপর তাতে মতভেদ করা হয়। আর যদি তোমার রবের পক্ষ থেকে একটি বাণী পূর্বেই না হত, তবে এদের মধ্যে ফয়সালা হয়ে যেত। আর এরা নিশ্চয় সে সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর সংশয়েই লিপ্ত রয়েছে।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৪৫)

52 ৫২
بَلۡ یُرِیۡدُ کُلُّ امۡرِیًٴ مِّنۡهُمۡ اَنۡ یُّؤۡتٰی صُحُفًا مُّنَشَّرَۃً
অনুবাদ: বরং তাদের মধ্যকার প্রত্যেক ব্যক্তিই কামনা করে যে তাকে উন্মুক্ত গ্রন্থ প্রদান করা হোক।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৫২)

81 ৮১
قَالُوۡا یٰلُوۡطُ اِنَّا رُسُلُ رَبِّکَ لَنۡ یَّصِلُوۡۤا اِلَیۡکَ فَاَسۡرِ بِاَهۡلِکَ بِقِطۡعٍ مِّنَ الَّیۡلِ وَ لَا یَلۡتَفِتۡ مِنۡکُمۡ اَحَدٌ اِلَّا امۡرَاَتَکَ ؕ اِنَّهٗ مُصِیۡبُهَا مَاۤ اَصَابَهُمۡ ؕ اِنَّ مَوۡعِدَهُمُ الصُّبۡحُ ؕ اَلَـیۡسَ الصُّبۡحُ بِقَرِیۡبٍ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে লূত, আমরা তোমার রবের প্রেরিত ফেরেশতা, তারা কখনো তোমার কাছে পৌঁছতে পারবে না। সুতরাং তুমি তোমার পরিবার নিয়ে রাতের কোন এক অংশে রওয়ানা হও, আর তোমাদের কেউ পিছে তাকাবে না। তবে তোমার স্ত্রী (রওয়ানা হবে না), কেননা তাকে তা-ই আক্রান্ত করবে যা তাদেরকে আক্রান্ত করবে। নিশ্চয় তাদের (আযাবের) নির্ধারিত সময় হচ্ছে সকাল। সকাল কি নিকটে নয়’?
(হূদ আয়াত: ৮১)

15 ১৫
( سُجود ‎‎) اِنَّمَا یُؤۡمِنُ بِاٰیٰتِنَا الَّذِیۡنَ اِذَا ذُکِّرُوۡا بِهَا خَرُّوۡا سُجَّدًا وَّ سَبَّحُوۡا بِحَمۡدِ رَبِّهِمۡ وَ هُمۡ لَا یَسۡتَکۡبِرُوۡنَ
অনুবাদ: আমার আয়াতসমূহ কেবল তারাই বিশ্বাস করে, যারা এর দ্বারা তাদেরকে উপদেশ দেয়া হলে সিজদায় লুটিয়ে পড়ে এবং তাদের রবের প্রশংসাসহ তাসবীহ করে। আর তারা অহঙ্কার করে না। [সাজদাহ] ۩
(আস-সাজদাহ আয়াত: ১৫)

32 ৩২
وَ اِذَا رَاَوۡهُمۡ قَالُوۡۤا اِنَّ هٰۤؤُلَآءِ لَضَآلُّوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তারা মুমিনদেরকে দেখত তখন বলত, ‘নিশ্চয় এরা পথভ্রষ্ট’।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৩২)

90 ৯০
فَتَوَلَّوۡا عَنۡهُ مُدۡبِرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে তার কাছ থেকে চলে গেল।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৯০)

148 ১৪৮
سَیَقُوۡلُ الَّذِیۡنَ اَشۡرَکُوۡا لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ مَاۤ اَشۡرَکۡنَا وَ لَاۤ اٰبَآؤُنَا وَ لَا حَرَّمۡنَا مِنۡ شَیۡءٍ ؕ کَذٰلِکَ کَذَّبَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ حَتّٰی ذَاقُوۡا بَاۡسَنَا ؕ قُلۡ هَلۡ عِنۡدَکُمۡ مِّنۡ عِلۡمٍ فَتُخۡرِجُوۡهُ لَنَا ؕ اِنۡ تَتَّبِعُوۡنَ اِلَّا الظَّنَّ وَ اِنۡ اَنۡتُمۡ اِلَّا تَخۡرُصُوۡنَ
অনুবাদ: অচিরেই মুশরিকরা বলবে, ‘আল্লাহ যদি চাইতেন, আমরা শিরক করতাম না এবং আমাদের পিতৃপুরুষরাও না এবং আমরা কোন কিছু হারাম করতাম না’। এভাবেই তাদের পূর্ববর্তীরা মিথ্যারোপ করেছে, যে পর্যন্ত না তারা আমার আযাব আস্বাদন করেছে। বল, ‘তোমাদের কাছে কি কোন জ্ঞান আছে, যা তোমরা আমাদের জন্য প্রকাশ করবে? তোমরা তো শুধু ধারণার অনুসরণ করছ এবং তোমরা তো কেবল অনুমান করছ’।
(আল-আনআম আয়াত: ১৪৮)

154 ১৫৪
مَاۤ اَنۡتَ اِلَّا بَشَرٌ مِّثۡلُنَا ۚۖ فَاۡتِ بِاٰیَۃٍ اِنۡ کُنۡتَ مِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তুমি তো কেবল আমাদের মত মানুষ, সুতরাং তুমি যদি সত্যবাদী হও তবে কোন নিদর্শন নিয়ে এসো’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৫৪)

2 ২
وَّ اتَّبِعۡ مَا یُوۡحٰۤی اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرًا ۙ
অনুবাদ: আর তোমার রবের কাছ থেকে তোমার প্রতি যা ওহী করা হয় তুমি তার অনুসরণ কর। নিশ্চয় তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত।
(আল-আহযাব আয়াত: ২)

28 ২৮
لَا تُبۡقِیۡ وَ لَا تَذَرُ
অনুবাদ: এটা অবশিষ্টও রাখবে না এবং ছেড়েও দেবে না।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ২৮)

22 ২২
یَخۡرُجُ مِنۡهُمَا اللُّؤۡلُؤُ وَ الۡمَرۡجَانُ
অনুবাদ: উভয় সমুদ্র থেকে উৎপন্ন হয় মণিমুক্তা ও প্রবাল।
(আর-রাহমান আয়াত: ২২)

116 ১১৬
اِنَّ اللّٰهَ لَهٗ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ یُحۡیٖ وَ یُمِیۡتُ ؕ وَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مِنۡ وَّلِیٍّ وَّ لَا نَصِیۡرٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ, তাঁর জন্যই আসমানসমূহ ও যমীনের রাজত্ব। তিনি জীবন দান করেন ও মৃত্যু ঘটান। আর আল্লাহ ছাড়া তোমাদের জন্য না আছে কোন অভিভাবক, না আছে কোন সাহায্যকারী।
(আত-তাওবা আয়াত: ১১৬)

20 ২০
بَیۡنَهُمَا بَرۡزَخٌ لَّا یَبۡغِیٰنِ
অনুবাদ: উভয়ের মধ্যে রয়েছে এক আড়াল যা তারা অতিক্রম করতে পারে না।
(আর-রাহমান আয়াত: ২০)

59 ৫৯
لَیُدۡخِلَنَّهُمۡ مُّدۡخَلًا یَّرۡضَوۡنَهٗ ؕ وَ اِنَّ اللّٰهَ لَعَلِیۡمٌ حَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তিনি অবশ্যই তাদেরকে এমন স্থানে প্রবেশ করাবেন, যা তারা পছন্দ করবে আর আল্লাহ তো নিশ্চয় মহাজ্ঞানী, পরম সহনশীল।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৫৯)

12 ১২
وَّ فَجَّرۡنَا الۡاَرۡضَ عُیُوۡنًا فَالۡتَقَی الۡمَآءُ عَلٰۤی اَمۡرٍ قَدۡ قُدِرَ
অনুবাদ: আর ভূমিতে আমি ঝর্না উৎসারিত করলাম। ফলে সকল পানি মিলিত হল নির্ধারিত নির্দেশনা অনুসারে।
(আল-কামার আয়াত: ১২)

11 ১১
فَفَتَحۡنَاۤ اَبۡوَابَ السَّمَآءِ بِمَآءٍ مُّنۡهَمِرٍ
অনুবাদ: ফলে আমি বর্ষণশীল বারিধারার মাধ্যমে আসমানের দরজাসমূহ খুলে দিলাম।
(আল-কামার আয়াত: ১১)

65 ৬৫
فَلَا وَ رَبِّکَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ حَتّٰی یُحَکِّمُوۡکَ فِیۡمَا شَجَرَ بَیۡنَهُمۡ ثُمَّ لَا یَجِدُوۡا فِیۡۤ اَنۡفُسِهِمۡ حَرَجًا مِّمَّا قَضَیۡتَ وَ یُسَلِّمُوۡا تَسۡلِیۡمًا
অনুবাদ: অতএব তোমার রবের কসম, তারা মুমিন হবে না যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে বিচারক নির্ধারণ করে, তারপর তুমি যে ফয়সালা দেবে সে ব্যাপারে নিজদের অন্তরে কোন দ্বিধা অনুভব না করে এবং পূর্ণ সম্মতিতে মেনে নেয়।
(আন-নিসা আয়াত: ৬৫)

16 ১৬
یَوۡمَ نَبۡطِشُ الۡبَطۡشَۃَ الۡکُبۡرٰی ۚ اِنَّا مُنۡتَقِمُوۡنَ
অনুবাদ: সেদিন আমি প্রবলভাবে পাকড়াও করব; নিশ্চয় আমি হব প্রতিশোধ গ্রহণকারী।
(আদ-দুখান আয়াত: ১৬)

54 ৫৪
وَ لَوۡ اَنَّ لِکُلِّ نَفۡسٍ ظَلَمَتۡ مَا فِی الۡاَرۡضِ لَافۡتَدَتۡ بِهٖ ؕ وَ اَسَرُّوا النَّدَامَۃَ لَمَّا رَاَوُا الۡعَذَابَ ۚ وَ قُضِیَ بَیۡنَهُمۡ بِالۡقِسۡطِ وَ هُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যমীনে যা রয়েছে, তা যদি যুলম করেছে এমন প্রত্যেক ব্যক্তির হয়ে যায়, তবে তা সে মুক্তিপণ হিসেবে দিয়ে দেবে এবং তারা লজ্জা গোপন করবে, যখন তারা আযাব দেখবে। আর তাদের মধ্যে ন্যায়ভিত্তিক ফয়সালা করা হবে এবং তাদেরকে যুলম করা হবে না।
(ইউনুস আয়াত: ৫৪)

37 ৩৭
وَ اِنَّهُمۡ لَیَصُدُّوۡنَهُمۡ عَنِ السَّبِیۡلِ وَ یَحۡسَبُوۡنَ اَنَّهُمۡ مُّهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তারাই (শয়তান) মানুষদেরকে আল্লাহর পথ থেকে বাধা দেয়। অথচ মানুষ মনে করে তারা হিদায়াতপ্রাপ্ত।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৩৭)

3 ৩
وَّ اٰخَرِیۡنَ مِنۡهُمۡ لَمَّا یَلۡحَقُوۡا بِهِمۡ ؕ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: এবং তাদের মধ্য হতে অন্যান্যদের জন্যও, (এ রাসূলকেই পাঠানো হয়েছে) যারা এখনো তাদের সাথে মিলিত হয়নি। আর তিনিই মহা পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-জুমুআ আয়াত: ৩)

25 ২৫
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ قَبۡلِکَ مِنۡ رَّسُوۡلٍ اِلَّا نُوۡحِیۡۤ اِلَیۡهِ اَنَّهٗ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّاۤ اَنَا فَاعۡبُدُوۡنِ
অনুবাদ: আর তোমার পূর্বে এমন কোন রাসূল আমি পাঠাইনি যার প্রতি আমি এই ওহী নাযিল করিনি যে, ‘আমি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই; সুতরাং তোমরা আমার ইবাদাত কর।’
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ২৫)

94 ৯৪
اِذۡ قَالَ لَهٗ رَبُّهٗۤ اَسۡلِمۡ ۙ قَالَ اَسۡلَمۡتُ لِرَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: যখন তার রব তাকে বললেন, ‘তুমি আত্মসমর্পণ কর’। সে বলল, ‘আমি সকল সৃষ্টির রবের কাছে নিজকে সমর্পণ করলাম’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৯৪)

8 ৮
اِنَّهٗ عَلٰی رَجۡعِهٖ لَقَادِرٌ ؕ
অনুবাদ: নিশ্চয় তিনি তাকে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম।
(আত-তারিক আয়াত: ৮)

116 ১১৬
وَ اِذۡ قَالَ اللّٰهُ یٰعِیۡسَی ابۡنَ مَرۡیَمَ ءَاَنۡتَ قُلۡتَ لِلنَّاسِ اتَّخِذُوۡنِیۡ وَ اُمِّیَ اِلٰهَیۡنِ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ؕ قَالَ سُبۡحٰنَکَ مَا یَکُوۡنُ لِیۡۤ اَنۡ اَقُوۡلَ مَا لَیۡسَ لِیۡ ٭ بِحَقٍّ ؕ؃ اِنۡ کُنۡتُ قُلۡتُهٗ فَقَدۡ عَلِمۡتَهٗ ؕ تَعۡلَمُ مَا فِیۡ نَفۡسِیۡ وَ لَاۤ اَعۡلَمُ مَا فِیۡ نَفۡسِکَ ؕ اِنَّکَ اَنۡتَ عَلَّامُ الۡغُیُوۡبِ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যখন বলবেন, ‘হে মারইয়ামের পুত্র ঈসা, তুমি কি মানুষদেরকে বলেছিলে যে, ‘তোমরা আল্লাহ ছাড়া আমাকে ও আমার মাতাকে ইলাহরূপে গ্রহণ কর?’ সে বলবে, ‘আপনি পবিত্র মহান, যার অধিকার আমার নেই তা বলা আমার জন্য সম্ভব নয়। যদি আমি তা বলতাম তাহলে অবশ্যই আপনি তা জানতেন। আমার অন্তরে যা আছে তা আপনি জানেন, আর আপনার অন্তরে যা আছে তা আমি জানি না; নিশ্চয় আপনি গায়েবী বিষয়সমূহে সর্বজ্ঞাত’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১১৬)

10 ১০
اِنَّ الَّذِیۡنَ یُبَایِعُوۡنَکَ اِنَّمَا یُبَایِعُوۡنَ اللّٰهَ ؕ یَدُ اللّٰهِ فَوۡقَ اَیۡدِیۡهِمۡ ۚ فَمَنۡ نَّکَثَ فَاِنَّمَا یَنۡکُثُ عَلٰی نَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ اَوۡفٰی بِمَا عٰهَدَ عَلَیۡهُ اللّٰهَ فَسَیُؤۡتِیۡهِ اَجۡرًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: আর যারা তোমার কাছে বাই‘য়াত গ্রহণ করে, তারা শুধু আল্লাহরই কাছে বাই‘য়াত গ্রহণ করে; আল্লাহর হাত তাদের হাতের উপর; অতঃপর যে কেউ ওয়াদা ভঙ্গ করলে তার ওয়াদা ভঙ্গের পরিণাম বর্তাবে তারই উপর। আর যে আল্লাহকে দেয়া ওয়াদা পূরণ করবে অচিরেই আল্লাহ তাকে মহা পুরস্কার দেবেন।
(আল-ফাতহ আয়াত: ১০)

26 ২৬
وَ الَّذِیۡنَ یُصَدِّقُوۡنَ بِیَوۡمِ الدِّیۡنِ
অনুবাদ: আর যারা প্রতিফল-দিবসকে সত্য বলে বিশ্বাস করে।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ২৬)

13 ১৩
لِتَسۡتَوٗا عَلٰی ظُهُوۡرِهٖ ثُمَّ تَذۡکُرُوۡا نِعۡمَۃَ رَبِّکُمۡ اِذَا اسۡتَوَیۡتُمۡ عَلَیۡهِ وَ تَقُوۡلُوۡا سُبۡحٰنَ الَّذِیۡ سَخَّرَ لَنَا هٰذَا وَ مَا کُنَّا لَهٗ مُقۡرِنِیۡنَ
অনুবাদ: যাতে তোমরা এর পিঠে স্থির থাকতে পার তারপর তোমাদের রবের অনুগ্রহ স্মরণ করবে, যখন তোমরা এর উপর স্থির হয়ে বসবে আর বলবে, ‘পবিত্র-মহান সেই সত্তা যিনি এগুলোকে আমাদের বশীভূত করে দিয়েছেন। আর আমরা এগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম ছিলাম না’।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ১৩)

74 ৭৪
یَّخۡتَصُّ بِرَحۡمَتِهٖ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ ذُو الۡفَضۡلِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: তিনি যাকে চান, তাঁর রহমত দ্বারা একান্ত করে নেন। আর আল্লাহ মহা অনুগ্রহের অধিকারী।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৭৪)

3 ৩
اَنِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ وَ اتَّقُوۡهُ وَ اَطِیۡعُوۡنِ
অনুবাদ: যে, তোমরা আল্লাহর ‘ইবাদাত কর, তাঁকে ভয় কর এবং আমার আনুগত্য কর’।
(নূহ আয়াত: ৩)

89 ৮৯
قَالَ قَدۡ اُجِیۡبَتۡ دَّعۡوَتُکُمَا فَاسۡتَقِیۡمَا وَ لَا تَتَّبِعٰٓنِّ سَبِیۡلَ الَّذِیۡنَ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘তোমাদের দো‘আ কবূল করা হয়েছে। সুতরাং তোমরা দৃঢ় থাক এবং যারা জানে না তাদের পথ অনুসরণ করো না’।
(ইউনুস আয়াত: ৮৯)

126 ১২৬
اللّٰهَ رَبَّکُمۡ وَ رَبَّ اٰبَآئِکُمُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহকে, যিনি তোমাদের রব এবং তোমাদের পূর্ববর্তী পিতৃপুরুষদেরও রব’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ১২৬)

40 ৪০
وَ یَوۡمَ یَحۡشُرُهُمۡ جَمِیۡعًا ثُمَّ یَقُوۡلُ لِلۡمَلٰٓئِکَۃِ اَهٰۤؤُلَآءِ اِیَّاکُمۡ کَانُوۡا یَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যেদিন তিনি তাদের সকলকে সমবেত করবেন তারপর ফেরেশতাদেরকে বলবেন, ‘এরা কি তোমাদেরই পূজা করত?
(সাবা আয়াত: ৪০)

134 ১৩৪
وَ جَنّٰتٍ وَّ عُیُوۡنٍ
অনুবাদ: ‘আর উদ্যান ও ঝর্ণা দ্বারা’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৩৪)

20 ২০
وَ شَدَدۡنَا مُلۡکَهٗ وَ اٰتَیۡنٰهُ الۡحِکۡمَۃَ وَ فَصۡلَ الۡخِطَابِ
অনুবাদ: আর আমি তার রাজত্বকে সুদৃঢ় করেছিলাম এবং তাকে প্রজ্ঞা ও ফয়সালাকারী বাগ্মিতা দিয়েছিলাম।
(সোয়াদ আয়াত: ২০)

15 ১৫
عِنۡدَهَا جَنَّۃُ الۡمَاۡوٰی
অনুবাদ: যার কাছে জান্নাতুল মা’ওয়া* অবস্থিত।
(আন-নাজম আয়াত: ১৫)

36 ৩৬
فَاۡتُوۡا بِاٰبَآئِنَاۤ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: ‘যদি তোমরা সত্যবাদী হও, তবে আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে নিয়ে এসো’।
(আদ-দুখান আয়াত: ৩৬)

24 ২৪
حَتّٰۤی اِذَا رَاَوۡا مَا یُوۡعَدُوۡنَ فَسَیَعۡلَمُوۡنَ مَنۡ اَضۡعَفُ نَاصِرًا وَّ اَقَلُّ عَدَدًا
অনুবাদ: অবশেষে যখন তারা তা প্রত্যক্ষ করবে, যে সম্পর্কে তাদেরকে সাবধান করা হয়েছিল। তখন তারা জানতে পারবে যে, সাহায্যকারী হিসেবে কে অধিকতর দুর্বল এবং সংখ্যায় কারা সবচেয়ে কম।
(আল-জ্বিন আয়াত: ২৪)

12 ১২
اِذۡ یُوۡحِیۡ رَبُّکَ اِلَی الۡمَلٰٓئِکَۃِ اَنِّیۡ مَعَکُمۡ فَثَبِّتُوا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا ؕ سَاُلۡقِیۡ فِیۡ قُلُوۡبِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوا الرُّعۡبَ فَاضۡرِبُوۡا فَوۡقَ الۡاَعۡنَاقِ وَ اضۡرِبُوۡا مِنۡهُمۡ کُلَّ بَنَانٍ
অনুবাদ: স্মরণ কর, যখন তোমার রব ফেরেশতাদের প্রতি ওহী প্রেরণ করেন যে, ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের সাথে আছি। সুতরাং যারা ঈমান এনেছে তোমরা তাদেরকে অনড় রাখ’। অচিরেই আমি ভীতি ঢেলে দেব তাদের হৃদয়ে যারা কুফরী করেছে। অতএব তোমরা আঘাত কর ঘাড়ের উপরে এবং আঘাত কর তাদের প্রত্যেক আঙুলের অগ্রভাগে।
(আল-আনফাল আয়াত: ১২)

3 ৩
وَ اِنَّ لَکَ لَاَجۡرًا غَیۡرَ مَمۡنُوۡنٍ ۚ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার জন্য রয়েছে অফুরন্ত পুরস্কার।
(আল-কলম আয়াত: ৩)

78 ৭৮
فِیۡ کِتٰبٍ مَّکۡنُوۡنٍ
অনুবাদ: যা আছে সুরক্ষিত কিতাবে,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৭৮)

5 ৫
اِیَّاکَ نَعۡبُدُ وَ اِیَّاکَ نَسۡتَعِیۡنُ
অনুবাদ: আপনারই আমরা ইবাদাত করি এবং আপনারই নিকট আমরা সাহায্য চাই
(আল-ফাতিহা আয়াত: ৫)

106 ১০৬
وَ لَا تَدۡعُ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مَا لَا یَنۡفَعُکَ وَ لَا یَضُرُّکَ ۚ فَاِنۡ فَعَلۡتَ فَاِنَّکَ اِذًا مِّنَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আল্লাহ ছাড়া এমন কিছুকে ডেকো না, যা তোমার উপকার করতে পারে না এবং তোমার ক্ষতিও করতে পারে না। অতএব তুমি যদি কর, তাহলে নিশ্চয় তুমি যালিমদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
(ইউনুস আয়াত: ১০৬)

213 ২১৩
کَانَ النَّاسُ اُمَّۃً وَّاحِدَۃً ۟ فَبَعَثَ اللّٰهُ النَّبِیّٖنَ مُبَشِّرِیۡنَ وَ مُنۡذِرِیۡنَ ۪ وَ اَنۡزَلَ مَعَهُمُ الۡکِتٰبَ بِالۡحَقِّ لِیَحۡکُمَ بَیۡنَ النَّاسِ فِیۡمَا اخۡتَلَفُوۡا فِیۡهِ ؕ وَ مَا اخۡتَلَفَ فِیۡهِ اِلَّا الَّذِیۡنَ اُوۡتُوۡهُ مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَتۡهُمُ الۡبَیِّنٰتُ بَغۡیًۢا بَیۡنَهُمۡ ۚ فَهَدَی اللّٰهُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لِمَا اخۡتَلَفُوۡا فِیۡهِ مِنَ الۡحَقِّ بِاِذۡنِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: মানুষ ছিল এক উম্মত। অতঃপর আল্লাহ সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে নবীদেরকে প্রেরণ করলেন এবং সত্যসহ তাদের সাথে কিতাব নাযিল করলেন, যাতে মানুষের মধ্যে ফয়সালা করেন, যে বিষয়ে তারা মতবিরোধ করত। আর তারাই তাতে মতবিরোধ করেছিল, যাদেরকে তা দেয়া হয়েছিল, তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শন আসার পরও পরস্পরের মধ্যে বিদ্বেষবশত। অতঃপর আল্লাহ নিজ অনুমতিতে মুমিনদেরকে হিদায়াত দিলেন যে বিষয়ে তারা মতবিরোধ করছিল। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন সরল পথের দিকে হিদায়াত দেন।
(আল-বাকারা আয়াত: ২১৩)

39 ৩৯
وَ مَا لَا تُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যা তোমরা দেখছ না তারও,
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৩৯)

72 ৭২
وَ الَّذِیۡنَ لَا یَشۡهَدُوۡنَ الزُّوۡرَ ۙ وَ اِذَا مَرُّوۡا بِاللَّغۡوِ مَرُّوۡا کِرَامًا
অনুবাদ: আর যারা মিথ্যার সাক্ষ্য হয় না এবং যখন তারা অনর্থক কথা-কর্মের পাশ দিয়ে চলে তখন সসম্মানে চলে যায়।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৭২)

11 ১১
وَ ذَرۡنِیۡ وَ الۡمُکَذِّبِیۡنَ اُولِی النَّعۡمَۃِ وَ مَهِّلۡهُمۡ قَلِیۡلًا
অনুবাদ: আর ছেড়ে দাও আমাকে এবং বিলাস সামগ্রীর অধিকারী মিথ্যারোপকারীদেরকে। আর তাদেরকে কিছুকাল অবকাশ দাও।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ১১)

114 ১১৪
قَالَ عِیۡسَی ابۡنُ مَرۡیَمَ اللّٰهُمَّ رَبَّنَاۤ اَنۡزِلۡ عَلَیۡنَا مَآئِدَۃً مِّنَ السَّمَآءِ تَکُوۡنُ لَنَا عِیۡدًا لِّاَوَّلِنَا وَ اٰخِرِنَا وَ اٰیَۃً مِّنۡکَ ۚ وَ ارۡزُقۡنَا وَ اَنۡتَ خَیۡرُ الرّٰزِقِیۡنَ
অনুবাদ: মারইয়ামের পুত্র ঈসা বলল, ‘হে আল্লাহ, হে আমাদের রব, আসমান থেকে আমাদের প্রতি খাবারপূর্ণ দস্তরখান নাযিল করুন; এটা আমাদের জন্য ঈদ হবে। আমাদের পূর্ববর্তী ও পরবর্তীদের জন্য। আর আপনার পক্ষ থেকে এক নিদর্শন হবে। আর আমাদেরকে রিয্ক দান করুন, আপনিই শ্রেষ্ঠ রিয্কদাতা’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১১৪)

15 ১৫
وَ لَا یَخَافُ عُقۡبٰهَا
অনুবাদ: আর তিনি এর পরিণামকে ভয় করেন না।
(আশ-শামস আয়াত: ১৫)

1 ১
وَ الشَّمۡسِ وَ ضُحٰهَا
অনুবাদ: কসম সূর্যের ও তার কিরণের।
(আশ-শামস আয়াত: ১)

1 ১
بَرَآءَۃٌ مِّنَ اللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖۤ اِلَی الَّذِیۡنَ عٰهَدۡتُّمۡ مِّنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে সম্পর্কচ্ছেদের ঘোষণা সে সব লোকের প্রতি মুশরিকদের মধ্য থেকে যাদের সাথে তোমরা চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলে।
(আত-তাওবা আয়াত: ১)

2 ২
ذِکۡرُ رَحۡمَتِ رَبِّکَ عَبۡدَهٗ زَکَرِیَّا ۖ
অনুবাদ: এটা তোমার রবের রহমতের বিবরণ তাঁর বান্দা যাকারিয়্যার প্রতি।
(মারইয়াম আয়াত: ২)

52 ৫২
فَلَا تُطِعِ الۡکٰفِرِیۡنَ وَ جَاهِدۡهُمۡ بِهٖ جِهَادًا کَبِیۡرًا
অনুবাদ: সুতরাং তুমি কাফিরদের আনুগত্য করো না এবং তুমি কুরআনের সাহায্যে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম কর।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৫২)

80 ৮০
وَ اِذَا مَرِضۡتُ فَهُوَ یَشۡفِیۡنِ
অনুবাদ: ‘আর যখন আমি অসুস্থ হই, তখন যিনি আমাকে আরোগ্য করেন’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৮০)

14 ১৪
اِذۡ جَآءَتۡهُمُ الرُّسُلُ مِنۡۢ بَیۡنِ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ مِنۡ خَلۡفِهِمۡ اَلَّا تَعۡبُدُوۡۤا اِلَّا اللّٰهَ ؕ قَالُوۡا لَوۡ شَآءَ رَبُّنَا لَاَنۡزَلَ مَلٰٓئِکَۃً فَاِنَّا بِمَاۤ اُرۡسِلۡتُمۡ بِهٖ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: যখন তাদের অগ্র ও পশ্চাৎ থেকে রাসূলগণ তাদের কাছে এসে বলেছিল যে, ‘তোমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদাত করো না’। তারা বলেছিল, ‘যদি আমাদের রব ইচ্ছা করতেন তাহলে অবশ্যই ফেরেশতা নাযিল করতেন। অতএব, তোমাদেরকে যা দিয়ে পাঠানো হয়েছে নিশ্চয় আমরা তা প্রত্যাখ্যান করলাম।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ১৪)

4 ৪
اَوۡ یَذَّکَّرُ فَتَنۡفَعَهُ الذِّکۡرٰی ؕ
অনুবাদ: অথবা উপদেশ গ্রহণ করত, ফলে সে উপদেশ তার উপকারে আসত।
(আবাসা আয়াত: ৪)

29 ২৯
قُلۡ یَوۡمَ الۡفَتۡحِ لَا یَنۡفَعُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِیۡمَانُهُمۡ وَ لَا هُمۡ یُنۡظَرُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ফয়সালার দিনে কাফিরদের ঈমান গ্রহণ তাদের কোন উপকার করবে না। আর তাদেরকে অবকাশ দেয়া হবে না।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ২৯)

3 ৩
فَالۡجٰرِیٰتِ یُسۡرًا ۙ
অনুবাদ: অতঃপর মৃদুগতিতে চলমান নৌযানসমূহের,
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৩)

132 ১৩২
وَ وَصّٰی بِهَاۤ اِبۡرٰهٖمُ بَنِیۡهِ وَ یَعۡقُوۡبُ ؕ یٰبَنِیَّ اِنَّ اللّٰهَ اصۡطَفٰی لَکُمُ الدِّیۡنَ فَلَا تَمُوۡتُنَّ اِلَّا وَ اَنۡتُمۡ مُّسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর এরই উপদেশ দিয়েছে ইবরাহীম তার সন্তানদেরকে এবং ইয়াকূবও (যে,) ‘হে আমার সন্তানেরা, নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের জন্য এই দীনকে চয়ন করেছেন। সুতরাং তোমরা মুসলিম হওয়া ছাড়া মারা যেয়ো না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৩২)

3 ৩
ءَاِذَا مِتۡنَا وَ کُنَّا تُرَابًا ۚ ذٰلِکَ رَجۡعٌۢ بَعِیۡدٌ
অনুবাদ: ‘আমরা যখন মারা যাব এবং মাটিতে পরিণত হব তখনো কি (আমরা পুনরুত্থিত হব)? এ ফিরে যাওয়া সুদূরপরাহত’।
(কাফ আয়াত: ৩)

23 ২৩
وَ قَضٰی رَبُّکَ اَلَّا تَعۡبُدُوۡۤا اِلَّاۤ اِیَّاهُ وَ بِالۡوَالِدَیۡنِ اِحۡسَانًا ؕ اِمَّا یَبۡلُغَنَّ عِنۡدَکَ الۡکِبَرَ اَحَدُهُمَاۤ اَوۡ کِلٰهُمَا فَلَا تَقُلۡ لَّهُمَاۤ اُفٍّ وَّ لَا تَنۡهَرۡهُمَا وَ قُلۡ لَّهُمَا قَوۡلًا کَرِیۡمًا
অনুবাদ: আর তোমার রব আদেশ দিয়েছেন যে, তোমরা তাঁকে ছাড়া অন্য কারো ইবাদাত করবে না এবং পিতা-মাতার সাথে সদাচরণ করবে। তাদের একজন অথবা উভয়েই যদি তোমার নিকট বার্ধক্যে উপনীত হয়, তবে তাদেরকে ‘উফ’ বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না। আর তাদের সাথে সম্মানজনক কথা বল।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ২৩)

4 ৪
اِنۡ هُوَ اِلَّا وَحۡیٌ یُّوۡحٰی
অনুবাদ: তাতো কেবল ওহী, যা তার প্রতি ওহীরূপে প্রেরণ করা হয়।
(আন-নাজম আয়াত: ৪)

22 ২২
لَا جَرَمَ اَنَّهُمۡ فِی الۡاٰخِرَۃِ هُمُ الۡاَخۡسَرُوۡنَ
অনুবাদ: নিঃসন্দেহে তারাই আখিরাতে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত।
(হূদ আয়াত: ২২)

3 ৩
اِلٰهِ النَّاسِ
অনুবাদ: মানুষের ইলাহ-এর কাছে,
(আন-নাস আয়াত: ৩)

38 ৩৮
اِذۡ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰۤی اُمِّکَ مَا یُوۡحٰۤی
অনুবাদ: ‘যখন আমি তোমার মাতাকে জানিয়ে দিয়েছিলাম যা জানাবার ছিল,
(ত্ব-হা আয়াত: ৩৮)

18 ১৮
بِاَکۡوَابٍ وَّ اَبَارِیۡقَ ۬ۙ وَ کَاۡسٍ مِّنۡ مَّعِیۡنٍ
অনুবাদ: পানপাত্র, জগ ও প্রবাহিত ঝর্ণার শরাবপূর্ণ পেয়ালা নিয়ে,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ১৮)

178 ১৭৮
وَ تَوَلَّ عَنۡهُمۡ حَتّٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: আরো কিছু কাল পর্যন্ত তুমি তাদের থেকে ফিরে থাক।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৭৮)

66 ৬৬
وَ هُوَ الَّذِیۡۤ اَحۡیَاکُمۡ ۫ ثُمَّ یُمِیۡتُکُمۡ ثُمَّ یُحۡیِیۡکُمۡ ؕ اِنَّ الۡاِنۡسَانَ لَکَفُوۡرٌ
অনুবাদ: আর তিনিই তোমাদের জীবন দিয়েছেন, অতঃপর তিনিই তোমাদের মৃত্যু দেবেন, তারপর তিনিই তোমাদেরকে আবার জীবন দেবেন। নিশ্চয় মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৬৬)

8 ৮
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا سِجِّیۡنٌ
অনুবাদ: কিসে তোমাকে জানাবে ‘সিজ্জীন’ কী?
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৮)

31 ৩১
وَ لَنَبۡلُوَنَّکُمۡ حَتّٰی نَعۡلَمَ الۡمُجٰهِدِیۡنَ مِنۡکُمۡ وَ الصّٰبِرِیۡنَ ۙ وَ نَبۡلُوَا۠ اَخۡبَارَکُمۡ
অনুবাদ: আর আমি অবশ্যই তোমাদেরকে পরীক্ষা করব যতক্ষণ না আমি প্রকাশ করে দেই তোমাদের মধ্যে কারা জিহাদকারী ও ধৈর্যশীল এবং আমি তোমাদের কথা- কাজ পরীক্ষা করে নেব।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৩১)

12 ১২
فَاَکۡثَرُوۡا فِیۡهَا الۡفَسَادَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা সেখানে বিপর্যয় বাড়িয়ে দিয়েছিল।
(আল-ফাজর আয়াত: ১২)

3 ৩
خَلَقَ الۡاِنۡسَانَ
অনুবাদ: তিনি সৃষ্টি করেছেন মানুষ,
(আর-রাহমান আয়াত: ৩)

15 ১৫
فَاَنۡجَیۡنٰهُ وَ اَصۡحٰبَ السَّفِیۡنَۃِ وَ جَعَلۡنٰهَاۤ اٰیَۃً لِّلۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তাকে ও নৌকা আরোহীদেরকে আমি রক্ষা করলাম, আর এটাকে করলাম সৃষ্টিকুলের জন্য একটি নিদর্শন।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ১৫)

6 ৬
اَلَمۡ تَرَ کَیۡفَ فَعَلَ رَبُّکَ بِعَادٍ
অনুবাদ: তুমি কি দেখনি তোমার রব কিরূপ আচরণ করেছেন ‘আদ জাতির সাথে?
(আল-ফাজর আয়াত: ৬)

24 ২৪
قُلۡ اِنۡ کَانَ اٰبَآؤُکُمۡ وَ اَبۡنَآؤُکُمۡ وَ اِخۡوَانُکُمۡ وَ اَزۡوَاجُکُمۡ وَ عَشِیۡرَتُکُمۡ وَ اَمۡوَالُۨ اقۡتَرَفۡتُمُوۡهَا وَ تِجَارَۃٌ تَخۡشَوۡنَ کَسَادَهَا وَ مَسٰکِنُ تَرۡضَوۡنَهَاۤ اَحَبَّ اِلَیۡکُمۡ مِّنَ اللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ وَ جِهَادٍ فِیۡ سَبِیۡلِهٖ فَتَرَبَّصُوۡا حَتّٰی یَاۡتِیَ اللّٰهُ بِاَمۡرِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الۡفٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমাদের পিতা, তোমাদের সন্তান, তোমাদের স্ত্রী, তোমাদের গোত্র, তোমাদের সে সম্পদ যা তোমরা অর্জন করেছ, আর সে ব্যবসা যার মন্দা হওয়ার আশঙ্কা তোমরা করছ এবং সে বাসস্থান, যা তোমরা পছন্দ করছ, যদি তোমাদের কাছে অধিক প্রিয় হয় আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও তাঁর পথে জিহাদ করার চেয়ে, তবে তোমরা অপেক্ষা কর আল্লাহ তাঁর নির্দেশ নিয়ে আসা পর্যন্ত’। আর আল্লাহ ফাসিক সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
(আত-তাওবা আয়াত: ২৪)

82 ৮২
ثُمَّ اَغۡرَقۡنَا الۡاٰخَرِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর আমি অন্যদের ডুবিয়ে দিয়েছিলাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৮২)

71 ৭১
اِذۡ قَالَ رَبُّکَ لِلۡمَلٰٓئِکَۃِ اِنِّیۡ خَالِقٌۢ بَشَرًا مِّنۡ طِیۡنٍ
অনুবাদ: স্মরণ কর, যখন তোমার রব ফেরেশতাদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, ‘আমি মাটি হতে মানুষ সৃষ্টি করব।’
(সোয়াদ আয়াত: ৭১)

31 ৩১
قُلۡ مَنۡ یَّرۡزُقُکُمۡ مِّنَ السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ اَمَّنۡ یَّمۡلِکُ السَّمۡعَ وَ الۡاَبۡصَارَ وَ مَنۡ یُّخۡرِجُ الۡحَیَّ مِنَ الۡمَیِّتِ وَ یُخۡرِجُ الۡمَیِّتَ مِنَ الۡحَیِّ وَ مَنۡ یُّدَبِّرُ الۡاَمۡرَ ؕ فَسَیَقُوۡلُوۡنَ اللّٰهُ ۚ فَقُلۡ اَفَلَا تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আসমান ও যমীন থেকে কে তোমাদের রিয্ক দেন? অথবা কে (তোমাদের) শ্রবণ ও দৃষ্টিসমূহের মালিক? আর কে মৃত থেকে জীবিতকে বের করেন আর জীবিত থেকে মৃতকে বের করেন? কে সব বিষয় পরিচালনা করেন’? তখন তারা অবশ্যই বলবে, ‘আল্লাহ’। সুতরাং, তুমি বল, ‘তারপরও কি তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করবে না’?
(ইউনুস আয়াত: ৩১)

48 ৪৮
فَاصۡبِرۡ لِحُکۡمِ رَبِّکَ وَ لَا تَکُنۡ کَصَاحِبِ الۡحُوۡتِ ۘ اِذۡ نَادٰی وَ هُوَ مَکۡظُوۡمٌ
অনুবাদ: অতএব তুমি তোমার রবের হুকুমের জন্য ধৈর্যধারণ কর। আর তুমি মাছওয়ালার মত হয়ো না, যখন সে দুঃখে কাতর হয়ে ডেকেছিল।
(আল-কলম আয়াত: ৪৮)

76 ৭৬
یَعۡلَمُ مَا بَیۡنَ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ مَا خَلۡفَهُمۡ ؕ وَ اِلَی اللّٰهِ تُرۡجَعُ الۡاُمُوۡرُ
অনুবাদ: তাদের সামনে এবং পেছনে যা কিছু আছে তিনি তা জানেন। আর সবকিছু আল্লাহর কাছেই প্রত্যাবর্তিত হবে।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৭৬)

22 ২২
اُحۡشُرُوا الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا وَ اَزۡوَاجَهُمۡ وَ مَا کَانُوۡا یَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: (ফেরেশতাদেরকে বলা হবে) ‘একত্র কর যালিম ও তাদের সঙ্গী-সাথীদেরকে এবং যাদের ইবাদাত তারা করত তাদেরকে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ২২)

200 ২০০
فَاِذَا قَضَیۡتُمۡ مَّنَاسِکَکُمۡ فَاذۡکُرُوا اللّٰهَ کَذِکۡرِکُمۡ اٰبَآءَکُمۡ اَوۡ اَشَدَّ ذِکۡرًا ؕ فَمِنَ النَّاسِ مَنۡ یَّقُوۡلُ رَبَّنَاۤ اٰتِنَا فِی الدُّنۡیَا وَ مَا لَهٗ فِی الۡاٰخِرَۃِ مِنۡ خَلَاقٍ
অনুবাদ: তারপর যখন তোমরা তোমাদের হজের কাজসমূহ শেষ করবে, তখন আল্লাহকে স্মরণ কর, যেভাবে তোমরা স্মরণ করতে তোমাদের বাপ-দাদাদেরকে, এমনকি তার চেয়ে অধিক স্মরণ। আর মানুষের মধ্যে এমনও আছে যে বলে, হে আমাদের রব, আমাদেরকে দুনিয়াতেই দিয়ে দিন। বস্তুত আখিরাতে তার জন্য কোন অংশ নেই।
(আল-বাকারা আয়াত: ২০০)

100 ১০০
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنۡ تُطِیۡعُوۡا فَرِیۡقًا مِّنَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ یَرُدُّوۡکُمۡ بَعۡدَ اِیۡمَانِکُمۡ کٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তোমরা যদি তাদের একটি দলের আনুগত্য কর, তারা তোমাদের ঈমানের পর তোমাদেরকে কাফির অবস্থায় ফিরিয়ে নেবে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১০০)

154 ১৫৪
وَ رَفَعۡنَا فَوۡقَهُمُ الطُّوۡرَ بِمِیۡثَاقِهِمۡ وَ قُلۡنَا لَهُمُ ادۡخُلُوا الۡبَابَ سُجَّدًا وَّ قُلۡنَا لَهُمۡ لَا تَعۡدُوۡا فِی السَّبۡتِ وَ اَخَذۡنَا مِنۡهُمۡ مِّیۡثَاقًا غَلِیۡظًا
অনুবাদ: আর তাদের অঙ্গীকার গ্রহণের জন্য তূরকে তাদের উপর তুলে ধরেছিলাম এবং তাদেরকে বলেছিলাম, ‘দরজায় প্রবেশ কর অবনত হয়ে’। তাদেরকে আমি আরও বলেছিলাম, ‘শনিবারে সীমালঙ্ঘন করো না’ এবং আমি তাদের কাছ থেকে দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়েছিলাম।
(আন-নিসা আয়াত: ১৫৪)

28 ২৮
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের দুর্ভোগ!
(আল-মুরসালাত আয়াত: ২৮)

198 ১৯৮
لٰکِنِ الَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا رَبَّهُمۡ لَهُمۡ جَنّٰتٌ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا نُزُلًا مِّنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ ؕ وَ مَا عِنۡدَ اللّٰهِ خَیۡرٌ لِّلۡاَبۡرَارِ
অনুবাদ: কিন্তু যারা তাদের রবকে ভয় করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত, যার তলদেশে প্রবাহিত হবে নহরসমূহ, সেখানে তারা স্থায়ী হবে। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে মেহমানদারী। আর আল্লাহর নিকট যা রয়েছে তা নেককার লোকদের জন্য উত্তম।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৯৮)

59 ৫৯
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ قُلۡ لِّاَزۡوَاجِکَ وَ بَنٰتِکَ وَ نِسَآءِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ یُدۡنِیۡنَ عَلَیۡهِنَّ مِنۡ جَلَابِیۡبِهِنَّ ؕ ذٰلِکَ اَدۡنٰۤی اَنۡ یُّعۡرَفۡنَ فَلَا یُؤۡذَیۡنَ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: হে নবী, তুমি তোমার স্ত্রীদেরকে, কন্যাদেরকে ও মুমিনদের নারীদেরকে বল, ‘তারা যেন তাদের জিলবাবে*র কিছু অংশ নিজেদের উপর ঝুলিয়ে দেয়, তাদেরকে চেনার ব্যাপারে এটাই সবচেয়ে কাছাকাছি পন্থা হবে। ফলে তাদেরকে কষ্ট দেয়া হবে না। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-আহযাব আয়াত: ৫৯)

30 ৩০
وَ لَمَّا جَآءَهُمُ الۡحَقُّ قَالُوۡا هٰذَا سِحۡرٌ وَّ اِنَّا بِهٖ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: অথচ যখন সত্য তাদের কাছে আসল তখন তারা বলল, ‘এতো যাদু এবং নিশ্চয় আমরা তা অস্বীকার করছি।’
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৩০)

14 ১৪
قَالَ اَنۡظِرۡنِیۡۤ اِلٰی یَوۡمِ یُبۡعَثُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘সেদিন পর্যন্ত আমাকে অবকাশ দিন, যেদিন তাদেরকে পুনরুজ্জীবিত করা হবে’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৪)

13 ১৩
اِنَّ الَّذِیۡنَ قَالُوۡا رَبُّنَا اللّٰهُ ثُمَّ اسۡتَقَامُوۡا فَلَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা বলে, ‘আমাদের রব আল্লাহ’ অতঃপর অবিচল থাকে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না।
(আল-আহকাফ আয়াত: ১৩)

153 ১৫৩
وَ اَنَّ هٰذَا صِرَاطِیۡ مُسۡتَقِیۡمًا فَاتَّبِعُوۡهُ ۚ وَ لَا تَتَّبِعُوا السُّبُلَ فَتَفَرَّقَ بِکُمۡ عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ؕ ذٰلِکُمۡ وَصّٰکُمۡ بِهٖ لَعَلَّکُمۡ تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর এটি তো আমার সোজা পথ। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং অন্যান্য পথ অনুসরণ করো না, তাহলে তা তোমাদেরকে তাঁর পথ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে। এগুলো তিনি তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর।
(আল-আনআম আয়াত: ১৫৩)

46 ৪৬
وَ مَا تَاۡتِیۡهِمۡ مِّنۡ اٰیَۃٍ مِّنۡ اٰیٰتِ رَبِّهِمۡ اِلَّا کَانُوۡا عَنۡهَا مُعۡرِضِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের রবের নিদর্শনসমূহ থেকে তাদের কাছে কোন নিদর্শন আসলেই তারা তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
(ইয়াসীন আয়াত: ৪৬)

31 ৩১
وَ اَنۡ اَلۡقِ عَصَاکَ ؕ فَلَمَّا رَاٰهَا تَهۡتَزُّ کَاَنَّهَا جَآنٌّ وَّلّٰی مُدۡبِرًا وَّ لَمۡ یُعَقِّبۡ ؕ یٰمُوۡسٰۤی اَقۡبِلۡ وَ لَا تَخَفۡ ۟ اِنَّکَ مِنَ الۡاٰمِنِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর তুমি তোমার লাঠি ফেলে দাও’। অতঃপর যখন সে ওটাকে দেখল, সাপের মত ছুটাছুটি করছে, তখন সে পিছনের দিকে ছুটল এবং ফিরেও তাকাল না। (বলা হল) ‘হে মূসা, সামনে যাও এবং ভয় পেয়ো না, নিশ্চয় তুমি নিরাপদ’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৩১)

114 ১১৪
فَکُلُوۡا مِمَّا رَزَقَکُمُ اللّٰهُ حَلٰلًا طَیِّبًا ۪ وَّ اشۡکُرُوۡا نِعۡمَتَ اللّٰهِ اِنۡ کُنۡتُمۡ اِیَّاهُ تَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব আল্লাহ তোমাদেরকে যে হালাল উত্তম রিয্ক দিয়েছেন, তোমরা তা থেকে আহার কর এবং আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় কর, যদি তোমরা তারই ইবাদাত করে থাক।
(আন-নাহাল আয়াত: ১১৪)

30 ৩০
ذٰلِکَ ٭ وَ مَنۡ یُّعَظِّمۡ حُرُمٰتِ اللّٰهِ فَهُوَ خَیۡرٌ لَّهٗ عِنۡدَ رَبِّهٖ ؕ وَ اُحِلَّتۡ لَکُمُ الۡاَنۡعَامُ اِلَّا مَا یُتۡلٰی عَلَیۡکُمۡ فَاجۡتَنِبُوا الرِّجۡسَ مِنَ الۡاَوۡثَانِ وَ اجۡتَنِبُوۡا قَوۡلَ الزُّوۡرِ
অনুবাদ: এটিই বিধান আর কেউ আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত পবিত্র বিষয়সমূহকে সম্মান করলে তার রবের নিকট তা-ই তার জন্য উত্তম। আর তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে চতুষ্পদ জন্তু; তবে যা তোমাদের কাছে পাঠ করা হয় সেগুলি ছাড়া। সুতরাং মূর্তিপূজার অপবিত্রতা থেকে বিরত থাক এবং মিথ্যা কথা পরিহার কর-
(আল-হজ্জ আয়াত: ৩০)

62 ৬২
لَا یَسۡمَعُوۡنَ فِیۡهَا لَغۡوًا اِلَّا سَلٰمًا ؕ وَ لَهُمۡ رِزۡقُهُمۡ فِیۡهَا بُکۡرَۃً وَّ عَشِیًّا
অনুবাদ: তারা সেখানে ‘শান্তি’ ছাড়া কোন অর্থহীন কথা শুনবে না এবং সেখানে সকাল-সন্ধ্যায় তাদের জন্য থাকবে তাদের রিয্ক।
(মারইয়াম আয়াত: ৬২)

8 ৮
لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ یُحۡیٖ وَ یُمِیۡتُ ؕ رَبُّکُمۡ وَ رَبُّ اٰبَآئِکُمُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই; তিনিই জীবন দান করেন এবং তিনিই মৃত্যু দেন। তিনি তোমাদের রব এবং তোমাদের পিতৃপুরুষদের রব।
(আদ-দুখান আয়াত: ৮)

16 ১৬
کَمَثَلِ الشَّیۡطٰنِ اِذۡ قَالَ لِلۡاِنۡسَانِ اکۡفُرۡ ۚ فَلَمَّا کَفَرَ قَالَ اِنِّیۡ بَرِیۡٓءٌ مِّنۡکَ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اللّٰهَ رَبَّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: (এরা) শয়তান-এর ন্যায়, সে মানুষকে বলেছিল, ‘কুফরি কর’, অতঃপর যখন সে কুফরি করল তখন সে বলল, আমি তোমার থেকে মুক্ত; নিশ্চয় আমি সকল সৃষ্টির রব আল্লাহকে ভয় করি।
(আল-হাশর আয়াত: ১৬)

53 ৫৩
وَ الۡمُؤۡتَفِکَۃَ اَهۡوٰی
অনুবাদ: আর তিনি উল্টানো আবাসভূমিকে* নিক্ষেপ করেছিলেন।
(আন-নাজম আয়াত: ৫৩)

22 ২২
اِنَّ الۡاَبۡرَارَ لَفِیۡ نَعِیۡمٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় নেককাররাই থাকবে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের মধ্যে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ২২)

47 ৪৭
وَ لَوۡ لَاۤ اَنۡ تُصِیۡبَهُمۡ مُّصِیۡبَۃٌۢ بِمَا قَدَّمَتۡ اَیۡدِیۡهِمۡ فَیَقُوۡلُوۡا رَبَّنَا لَوۡ لَاۤ اَرۡسَلۡتَ اِلَیۡنَا رَسُوۡلًا فَنَتَّبِعَ اٰیٰتِکَ وَ نَکُوۡنَ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: তাদের কৃতকর্মের কারণে তাদের উপর কোন বিপদ আসলে তারা যাতে বলতে না পারে, ‘হে আমাদের রব, আপনি আমাদের কাছে কোন রাসূল পাঠালেন না কেন? তাহলে আমরা আপনার আয়াতসমূহ অনুসরণ করতাম আর আমরা মুমিনদের অন্তর্ভুর্ক্ত হতাম’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৪৭)

2 ২
لَاۤ اَعۡبُدُ مَا تَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা যার ‘ইবাদাত কর আমি তার ‘ইবাদাত করি না’।
(কাফিরুন আয়াত: ২)

55 ৫৫
اِنَّ اَصۡحٰبَ الۡجَنَّۃِ الۡیَوۡمَ فِیۡ شُغُلٍ فٰکِهُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় জান্নাতবাসীরা আজ আনন্দে মশগুল থাকবে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৫৫)

16 ১৬
قُلۡ لَّوۡ شَآءَ اللّٰهُ مَا تَلَوۡتُهٗ عَلَیۡکُمۡ وَ لَاۤ اَدۡرٰىکُمۡ بِهٖ ۫ۖ فَقَدۡ لَبِثۡتُ فِیۡکُمۡ عُمُرًا مِّنۡ قَبۡلِهٖ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘যদি আল্লাহ চাইতেন, আমি তোমাদের উপর তা পাঠ করতাম না। আর তিনি তোমাদেরকে এ সম্পর্কে অবহিত করতেন না। কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি। তবে কি তোমরা বুঝ না’?
(ইউনুস আয়াত: ১৬)

75 ৭৫
وَ لَقَدۡ نَادٰىنَا نُوۡحٌ فَلَنِعۡمَ الۡمُجِیۡبُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় নূহ আমাকে ডেকেছিল, আর আমি কতইনা উত্তম সাড়াদানকারী!
(আস-সাফফাত আয়াত: ৭৫)

5 ৫
کَمَاۤ اَخۡرَجَکَ رَبُّکَ مِنۡۢ بَیۡتِکَ بِالۡحَقِّ ۪ وَ اِنَّ فَرِیۡقًا مِّنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ لَکٰرِهُوۡنَ ۙ
অনুবাদ: (এটা এমন) যেভাবে তোমার রব তোমাকে নিজ ঘর থেকে বের করেছেন যথাযথভাবে এবং নিশ্চয় মুমিনদের একটি দল তা অপছন্দ করছিল।
(আল-আনফাল আয়াত: ৫)

118 ১১৮
وَ قُلۡ رَّبِّ اغۡفِرۡ وَ ارۡحَمۡ وَ اَنۡتَ خَیۡرُ الرّٰحِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর বল, ‘হে আমাদের রব, আপনি ক্ষমা করুন, দয়া করুন এবং আপনিই সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু।’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১১৮)

86 ৮৬
وَ اغۡفِرۡ لِاَبِیۡۤ اِنَّهٗ کَانَ مِنَ الضَّآلِّیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমার পিতাকে ক্ষমা করুন; নিশ্চয় সে পথভ্রষ্টদের অন্তর্ভুক্ত ছিল’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৮৬)

69 ৬৯
اَللّٰهُ یَحۡکُمُ بَیۡنَکُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ فِیۡمَا کُنۡتُمۡ فِیۡهِ تَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা যে বিষয়ে মতভেদ করছ, আল্লাহ সে বিষয়ে কিয়ামতের দিন ফয়সালা করে দেবেন।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৬৯)

56 ৫৬
هُمۡ وَ اَزۡوَاجُهُمۡ فِیۡ ظِلٰلٍ عَلَی الۡاَرَآئِکِ مُتَّکِـُٔوۡنَ
অনুবাদ: তারা ও তাদের স্ত্রীরা ছায়ার মধ্যে সুসজ্জিত আসনে হেলান দিয়ে উপবিষ্ট থাকবে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৫৬)

16 ১৬
وَ اَمَّا الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا وَ لِقَآیِٔ الۡاٰخِرَۃِ فَاُولٰٓئِکَ فِی الۡعَذَابِ مُحۡضَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করেছে এবং আমার আয়াত ও আখিরাতের সাক্ষাতকে অস্বীকার করেছে, তাদেরকে আযাবের মধ্যে উপস্থিত করা হবে।
(আর-রুম আয়াত: ১৬)

48 ৪৮
وَ یَقُوۡلُوۡنَ مَتٰی هٰذَا الۡوَعۡدُ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘কখন এই প্রতিশ্রুতি (পূর্ণ হবে), যদি তোমরা সত্যবাদী হও’?
(ইউনুস আয়াত: ৪৮)

16 ১৬
فَاَعۡرَضُوۡا فَاَرۡسَلۡنَا عَلَیۡهِمۡ سَیۡلَ الۡعَرِمِ وَ بَدَّلۡنٰهُمۡ بِجَنَّتَیۡهِمۡ جَنَّتَیۡنِ ذَوَاتَیۡ اُکُلٍ خَمۡطٍ وَّ اَثۡلٍ وَّ شَیۡءٍ مِّنۡ سِدۡرٍ قَلِیۡلٍ
অনুবাদ: তারপরও তারা মুখ ফিরিয়ে নিল। ফলে আমি তাদের উপর বাঁধভাঙ্গা বন্যা প্রবাহিত করলাম। আর আমি তাদের উদ্যান দু’টিকে পরিবর্তন করে দিলাম এমন দু’টি উদ্যানে যাতে উৎপন্ন হয় তিক্ত ফলের গাছ, ঝাউগাছ এবং সামান্য কিছু কুল গাছ।
(সাবা আয়াত: ১৬)

13 ১৩
نَحۡنُ نَقُصُّ عَلَیۡکَ نَبَاَهُمۡ بِالۡحَقِّ ؕ اِنَّهُمۡ فِتۡیَۃٌ اٰمَنُوۡا بِرَبِّهِمۡ وَ زِدۡنٰهُمۡ هُدًی
অনুবাদ: আমিই তোমাকে তাদের সংবাদ সঠিকভাবে বর্ণনা করছি। নিশ্চয় তারা কয়েকজন যুবক, যারা তাদের রবের প্রতি ঈমান এনেছিল এবং আমি তাদের হিদায়াত বাড়িয়ে দিয়েছিলাম।
(আল-কাহফ আয়াত: ১৩)

96 ৯৬
دَرَجٰتٍ مِّنۡهُ وَ مَغۡفِرَۃً وَّ رَحۡمَۃً ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: তাঁর পক্ষ থেকে অনেক মর্যাদা, ক্ষমা ও রহমত। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নিসা আয়াত: ৯৬)

43 ৪৩
وَ لَمَنۡ صَبَرَ وَ غَفَرَ اِنَّ ذٰلِکَ لَمِنۡ عَزۡمِ الۡاُمُوۡرِ
অনুবাদ: আর যে ধৈর্যধারণ করে এবং ক্ষমা করে, তা নিশ্চয় দৃঢ়সংকল্পেরই কাজ।
(আশ-শূরা আয়াত: ৪৩)

41 ৪১
اَمۡ عِنۡدَهُمُ الۡغَیۡبُ فَهُمۡ یَکۡتُبُوۡنَ
অনুবাদ: নাকি তাদের কাছে আছে গায়েবের জ্ঞান, যা তারা লিখছে?
(আত-তূর আয়াত: ৪১)

127 ১২৭
وَ کَذٰلِکَ نَجۡزِیۡ مَنۡ اَسۡرَفَ وَ لَمۡ یُؤۡمِنۡۢ بِاٰیٰتِ رَبِّهٖ ؕ وَ لَعَذَابُ الۡاٰخِرَۃِ اَشَدُّ وَ اَبۡقٰی
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি প্রতিফল দান করি তাকে, যে বাড়াবাড়ি করে এবং তার রবের নিদর্শনাবলীতে ঈমান আনে না। আর আখিরাতের আযাব তো অবশ্যই কঠোরতর ও অধিকতর স্থায়ী।
(ত্ব-হা আয়াত: ১২৭)

83 ৮৩
فَاَنۡجَیۡنٰهُ وَ اَهۡلَهٗۤ اِلَّا امۡرَاَتَهٗ ۫ۖ کَانَتۡ مِنَ الۡغٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: তাই আমি তাকে ও তার পরিবারকে রক্ষা করলাম তার স্ত্রী ছাড়া। সে ছিল পেছনে থেকে যাওয়া লোকদের অন্তর্ভুক্ত।
(আল-আরাফ আয়াত: ৮৩)

38 ৩৮
وَ لَئِنۡ سَاَلۡتَهُمۡ مَّنۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ لَیَقُوۡلُنَّ اللّٰهُ ؕ قُلۡ اَفَرَءَیۡتُمۡ مَّا تَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اِنۡ اَرَادَنِیَ اللّٰهُ بِضُرٍّ هَلۡ هُنَّ کٰشِفٰتُ ضُرِّهٖۤ اَوۡ اَرَادَنِیۡ بِرَحۡمَۃٍ هَلۡ هُنَّ مُمۡسِکٰتُ رَحۡمَتِهٖ ؕ قُلۡ حَسۡبِیَ اللّٰهُ ؕ عَلَیۡهِ یَتَوَکَّلُ الۡمُتَوَکِّلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি যদি তাদেরকে জিজ্ঞাসা কর, কে আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছে? তারা অবশ্যই বলবে ‘আল্লাহ’। বল, ‘তোমরা কি ভেবে দেখেছ- আল্লাহ আমার কোন ক্ষতি চাইলে তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের ডাক তারা কি সেই ক্ষতি দূর করতে পারবে? অথবা তিনি আমাকে রহমত করতে চাইলে তারা সেই রহমত প্রতিরোধ করতে পারবে’? বল, ‘আমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট’। তাওয়াক্কুলকারীগণ তাঁর উপরই তাওয়াক্কুল করে।
(আয-যুমার আয়াত: ৩৮)

1 ১
وَ الۡعَصۡرِ
অনুবাদ: সময়ের কসম,
(আল-আসর আয়াত: ১)

34 ৩৪
ذٰلِکَ عِیۡسَی ابۡنُ مَرۡیَمَ ۚ قَوۡلَ الۡحَقِّ الَّذِیۡ فِیۡهِ یَمۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: এই হচ্ছে মারইয়াম পুত্র ঈসা। এটাই সঠিক বক্তব্য, যে বিষয়ে লোকেরা সন্দেহ পোষণ করছে।
(মারইয়াম আয়াত: ৩৪)

14 ১৪
فَذُوۡقُوۡا بِمَا نَسِیۡتُمۡ لِقَآءَ یَوۡمِکُمۡ هٰذَا ۚ اِنَّا نَسِیۡنٰکُمۡ وَ ذُوۡقُوۡا عَذَابَ الۡخُلۡدِ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: কাজেই তোমরা তোমাদের এই দিনের সাক্ষাতকে যে ভুলে গিয়েছিলে, তার স্বাদ তোমরা আস্বাদন কর। নিশ্চয় আমি তোমাদেরকে ভুলে গিয়েছি, আর তোমরা যা করতে, তার জন্য তোমরা স্থায়ী আযাব ভোগ কর।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ১৪)

13 ১৩
فِیۡ صُحُفٍ مُّکَرَّمَۃٍ
অনুবাদ: এটা আছে সম্মানিত সহীফাসমূহে।*
(আবাসা আয়াত: ১৩)

133 ১৩৩
اَمَدَّکُمۡ بِاَنۡعَامٍ وَّ بَنِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তিনি তোমাদেরকে সাহায্য করেছেন চতুষ্পদ জন্তু ও সন্তান-সন্ততি দ্বারা’,
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৩৩)

89 ৮৯
فَاصۡفَحۡ عَنۡهُمۡ وَ قُلۡ سَلٰمٌ ؕ فَسَوۡفَ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তুমি তাদেরকে এড়িয়ে চল এবং বল, ‘সালাম’; তবে তারা শীঘ্রই জানতে পারবে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৮৯)

35 ৩৫
وَ اِذۡ قَالَ اِبۡرٰهِیۡمُ رَبِّ اجۡعَلۡ هٰذَا الۡبَلَدَ اٰمِنًا وَّ اجۡنُبۡنِیۡ وَ بَنِیَّ اَنۡ نَّعۡبُدَ الۡاَصۡنَامَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর ‘যখন ইবরাহীম বলল, ‘হে আমার রব, আপনি এ শহরকে নিরাপদ করে দিন এবং আমাকে ও আমার সন্তানদেরকে মূর্তি পূজা থেকে দূরে রাখুন’।
(ইবরাহীম আয়াত: ৩৫)

55 ৫৫
وَ کَانَ یَاۡمُرُ اَهۡلَهٗ بِالصَّلٰوۃِ وَ الزَّکٰوۃِ ۪ وَ کَانَ عِنۡدَ رَبِّهٖ مَرۡضِیًّا
অনুবাদ: আর সে তার পরিবার-পরিজনকে সালাত ও যাকাতের নির্দেশ দিত এবং সে ছিল তার রবের সন্তোষপ্রাপ্ত।
(মারইয়াম আয়াত: ৫৫)

16 ১৬
اِصۡلَوۡهَا فَاصۡبِرُوۡۤا اَوۡ لَا تَصۡبِرُوۡا ۚ سَوَآءٌ عَلَیۡکُمۡ ؕ اِنَّمَا تُجۡزَوۡنَ مَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা আগুনে প্রবেশ কর*, তারপর তোমরা ধৈর্যধারণ কর বা না কর, উভয়ই তোমাদের জন্য সমান; তোমাদেরকে তো কেবল তোমাদের আমলের প্রতিফল দেয়া হচ্ছে।
(আত-তূর আয়াত: ১৬)

31 ৩১
وَ مَا جَعَلۡنَاۤ اَصۡحٰبَ النَّارِ اِلَّا مَلٰٓئِکَۃً ۪ وَّ مَا جَعَلۡنَا عِدَّتَهُمۡ اِلَّا فِتۡنَۃً لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ۙ لِیَسۡتَیۡقِنَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ وَ یَزۡدَادَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِیۡمَانًا وَّ لَا یَرۡتَابَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ وَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ ۙ وَ لِیَقُوۡلَ الَّذِیۡنَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ مَّرَضٌ وَّ الۡکٰفِرُوۡنَ مَاذَاۤ اَرَادَ اللّٰهُ بِهٰذَا مَثَلًا ؕ کَذٰلِکَ یُضِلُّ اللّٰهُ مَنۡ یَّشَآءُ وَ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ مَا یَعۡلَمُ جُنُوۡدَ رَبِّکَ اِلَّا هُوَ ؕ وَ مَا هِیَ اِلَّا ذِکۡرٰی لِلۡبَشَرِ
অনুবাদ: আর আমি ফেরেশতাদেরকেই জাহান্নামের তত্ত্বাবধায়ক বানিয়েছি। আর কাফিরদের জন্য পরীক্ষাস্বরূপ আমি তাদের সংখ্যা নির্ধারণ করেছি। যাতে কিতাবপ্রাপ্তরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে; আর মুমিনদের ঈমান বেড়ে যায় এবং কিতাবপ্রাপ্তরা ও মুমিনরা সন্দেহ পোষণ না করে। আর যেন যাদের অন্তরে রোগ আছে তারা এবং অবশিষ্টরা বলে, এরূপ উপমা দ্বারা আল্লাহ কী ইচ্ছা করেছেন? এভাবেই আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন আর যাকে ইচ্ছা সঠিক পথে পরিচালিত করেন। আর তোমার রবের বাহিনী সম্পর্কে তিনি ছাড়া কেউ জানেন না। আর এ হচ্ছে মানুষের জন্য উপদেশমাত্র।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৩১)

12 ১২
قُلۡ لِّمَنۡ مَّا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ قُلۡ لِّلّٰهِ ؕ کَتَبَ عَلٰی نَفۡسِهِ الرَّحۡمَۃَ ؕ لَیَجۡمَعَنَّکُمۡ اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ لَا رَیۡبَ فِیۡهِ ؕ اَلَّذِیۡنَ خَسِرُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ فَهُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আসমানসমূহ ও যমীনে যা আছে তা কার’? বল, ‘আল্লাহর জন্য’; তিনি তাঁর নিজের উপর রহমত লিখে নিয়েছেন। তিনি অবশ্যই তোমাদেরকে একত্র করবেন কিয়ামতের দিনে, এতে কোন সন্দেহ নেই। যারা নিজদের ক্ষতি করেছে তারা ঈমান আনবে না।
(আল-আনআম আয়াত: ১২)

99 ৯৯
وَ تَرَکۡنَا بَعۡضَهُمۡ یَوۡمَئِذٍ یَّمُوۡجُ فِیۡ بَعۡضٍ وَّ نُفِخَ فِی الصُّوۡرِ فَجَمَعۡنٰهُمۡ جَمۡعًا
অনুবাদ: আর সেদিন আমি তাদেরকে এমন অবস্থায় ছেড়ে দেব যে, তারা একদল আরেক দলের উপর তরঙ্গমালার মত আছড়ে পড়বে এবং শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে। অতঃপর আমি তাদের সকলকে একত্র করব।
(আল-কাহফ আয়াত: ৯৯)

72 ৭২
حُوۡرٌ مَّقۡصُوۡرٰتٌ فِی الۡخِیَامِ
অনুবাদ: তারা হূর, তাঁবুতে থাকবে সুরক্ষিতা।
(আর-রাহমান আয়াত: ৭২)

131 ১৩১
اِنَّا کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি এভাবেই সৎকর্মশীলদের পুরস্কৃত করে থাকি।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৩১)

93 ৯৩
اِنۡ کُلُّ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ اِلَّاۤ اٰتِی الرَّحۡمٰنِ عَبۡدًا
অনুবাদ: আসমান ও যমীনে এমন কেউ নেই, যে বান্দা হিসেবে পরম করুণাময়ের কাছে হাযির হবে না।
(মারইয়াম আয়াত: ৯৩)

59 ৫৯
وَ تِلۡکَ الۡقُرٰۤی اَهۡلَکۡنٰهُمۡ لَمَّا ظَلَمُوۡا وَ جَعَلۡنَا لِمَهۡلِکِهِمۡ مَّوۡعِدًا
অনুবাদ: আর এগুলো সেই জনপদ যেগুলো আমি ধ্বংস করেছি যখন তারা যুলম করেছে এবং আমি তাদের ধ্বংসের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করেছি।
(আল-কাহফ আয়াত: ৫৯)

18 ১৮
فٰکِهِیۡنَ بِمَاۤ اٰتٰهُمۡ رَبُّهُمۡ ۚ وَ وَقٰهُمۡ رَبُّهُمۡ عَذَابَ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: তাদের রব তাদেরকে যা দিয়েছেন তা উপভোগ করবে, আর তাদের রব তাদেরকে বাঁচাবেন জ্বলন্ত আগুনের আযাব থেকে।
(আত-তূর আয়াত: ১৮)

132 ১৩২
وَ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ وَکِیۡلًا
অনুবাদ: আর আল্লাহর জন্যই রয়েছে, যা আছে আসমানসমূহে এবং যা আছে যমীনে। আর কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
(আন-নিসা আয়াত: ১৩২)

3 ৩
مَا خَلَقۡنَا السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ وَ مَا بَیۡنَهُمَاۤ اِلَّا بِالۡحَقِّ وَ اَجَلٍ مُّسَمًّی ؕ وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا عَمَّاۤ اُنۡذِرُوۡا مُعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: আমি আসমানসমূহ, যমীন ও এতদোভয়ের মধ্যে যা কিছু আছে, তা যথাযথভাবে ও একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সৃষ্টি করেছি। আর যারা কুফরী করে, তাদেরকে যে বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে তা থেকে তারা বিমুখ।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৩)

65 ৬৫
وَ لَوۡ اَنَّ اَهۡلَ الۡکِتٰبِ اٰمَنُوۡا وَ اتَّقَوۡا لَکَفَّرۡنَا عَنۡهُمۡ سَیِّاٰتِهِمۡ وَ لَاَدۡخَلۡنٰهُمۡ جَنّٰتِ النَّعِیۡمِ
অনুবাদ: আর যদি কিতাবীরা ঈমান আনত এবং তাকওয়া অবলম্বন করত তবে অবশ্যই আমি তাদের থেকে পাপগুলো দূর করে দিতাম এবং অবশ্যই তাদেরকে আরামদায়ক জান্নাতসমূহে প্রবেশ করাতাম।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৬৫)

20 ২০
تَنۡزِعُ النَّاسَ ۙ کَاَنَّهُمۡ اَعۡجَازُ نَخۡلٍ مُّنۡقَعِرٍ
অনুবাদ: তা মানুষকে উৎখাত করেছিল। যেন তারা উৎপাটিত খেজুরগাছের কান্ড।
(আল-কামার আয়াত: ২০)

171 ১৭১
اِلَّا عَجُوۡزًا فِی الۡغٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: পেছনে অবস্থানকারিণী এক বৃদ্ধা ছাড়া।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৭১)

58 ৫৮
وَ اَمۡطَرۡنَا عَلَیۡهِمۡ مَّطَرًا ۚ فَسَآءَ مَطَرُ الۡمُنۡذَرِیۡنَ
অনুবাদ: আমি তাদের উপর মুষলধারে (পাথরের) বৃষ্টি বর্ষণ করেছিলাম। ভীতি প্রদর্শিতদের জন্য কতইনা নিকৃষ্ট ছিল এই বৃষ্টি!
(আন-নামাল আয়াত: ৫৮)

15 ১৫
کَلَّاۤ اِنَّهُمۡ عَنۡ رَّبِّهِمۡ یَوۡمَئِذٍ لَّمَحۡجُوۡبُوۡنَ
অনুবাদ: কখনো নয়, নিশ্চয় সেদিন তারা তাদের রব থেকে পর্দার আড়ালে থাকবে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ১৫)

2 ২
وَ اِذَا الۡکَوَاکِبُ انۡتَثَرَتۡ
অনুবাদ: আর যখন নক্ষত্রগুলো ঝরে পড়বে।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ২)

77 ৭৭
فَاِنَّهُمۡ عَدُوٌّ لِّیۡۤ اِلَّا رَبَّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘সকল সৃষ্টির রব ছাড়া অবশ্যই তারা আমার শত্রু’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৭৭)

129 ১২৯
وَ لَوۡ لَا کَلِمَۃٌ سَبَقَتۡ مِنۡ رَّبِّکَ لَکَانَ لِزَامًا وَّ اَجَلٌ مُّسَمًّی
অনুবাদ: আর যদি তোমার রবের পক্ষ থেকে পূর্ব সিদ্ধান্ত ও একটি কাল নির্ধারিত হয়ে না থাকত, তবে আশু শাস্তি অবশ্যম্ভাবী হত।
(ত্ব-হা আয়াত: ১২৯)

15 ১৫
کَلَّا لَئِنۡ لَّمۡ یَنۡتَهِ ۬ۙ لَنَسۡفَعًۢا بِالنَّاصِیَۃِ
অনুবাদ: কখনো নয়, যদি সে বিরত না হয়, তবে আমি তাকে কপালের সম্মুখভাগের চুল ধরে টেনে- হিঁচড়ে নিয়ে যাব।
(আল-আলাক আয়াত: ১৫)

25 ২৫
رَبُّکُمۡ اَعۡلَمُ بِمَا فِیۡ نُفُوۡسِکُمۡ ؕ اِنۡ تَکُوۡنُوۡا صٰلِحِیۡنَ فَاِنَّهٗ کَانَ لِلۡاَوَّابِیۡنَ غَفُوۡرًا
অনুবাদ: তোমাদের অন্তরে যা আছে, সে সম্পর্কে তোমাদের রবই অধিক জ্ঞাত। যদি তোমরা নেককার হও তবে তিনি তাঁর দিকে প্রত্যাবর্তনকারীদের প্রতি অধিক ক্ষমাশীল।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ২৫)

9 ৯
هُوَ الَّذِیۡۤ اَرۡسَلَ رَسُوۡلَهٗ بِالۡهُدٰی وَ دِیۡنِ الۡحَقِّ لِیُظۡهِرَهٗ عَلَی الدِّیۡنِ کُلِّهٖ وَ لَوۡ کَرِهَ الۡمُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: তিনিই তাঁর রাসূলকে হিদায়াত ও সত্যদ্বীন দিয়ে প্রেরণ করেছেন, যাতে তিনি সকল দ্বীনের উপর তা বিজয়ী করে দেন। যদিও মুশরিকরা তা অপছন্দ করে।
(আস-সফ আয়াত: ৯)

57 ৫৭
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ سَنُدۡخِلُهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ لَهُمۡ فِیۡهَاۤ اَزۡوَاجٌ مُّطَهَّرَۃٌ ۫ وَّ نُدۡخِلُهُمۡ ظِلًّا ظَلِیۡلًا
অনুবাদ: আর যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে, অচিরেই আমি তাদেরকে প্রবেশ করাব জান্নাতসমূহে, যার তলদেশে প্রবাহিত রয়েছে নহরসমূহ। সেখানে তারা হবে স্থায়ী। সেখানে তাদের জন্য রয়েছে পবিত্র স্ত্রীগণ এবং তাদেরকে আমি প্রবেশ করাব বিস্তৃত ঘন ছায়ায়।
(আন-নিসা আয়াত: ৫৭)

61 ৬১
جَنّٰتِ عَدۡنِۣ الَّتِیۡ وَعَدَ الرَّحۡمٰنُ عِبَادَهٗ بِالۡغَیۡبِ ؕ اِنَّهٗ کَانَ وَعۡدُهٗ مَاۡتِیًّا
অনুবাদ: তা চিরস্থায়ী জান্নাত, যার ওয়াদা পরম করুণাময় তাঁর বান্দাদের দিয়েছেন গায়েবের সাথে। নিশ্চয় তাঁর ওয়াদাকৃত বিষয় অবশ্যম্ভাবী।
(মারইয়াম আয়াত: ৬১)

24 ২৪
سَلٰمٌ عَلَیۡکُمۡ بِمَا صَبَرۡتُمۡ فَنِعۡمَ عُقۡبَی الدَّارِ
অনুবাদ: (আর বলবে) ‘শান্তি তোমাদের উপর, কারণ তোমরা সবর করেছ, আর আখিরাতের এ পরিণাম কতই না উত্তম’।
(আর-রাদ আয়াত: ২৪)

36 ৩৬
مَا لَکُمۡ ٝ کَیۡفَ تَحۡکُمُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের কী হল, তোমরা কিভাবে ফয়সালা করছ?
(আল-কলম আয়াত: ৩৬)

241 ২৪১
وَ لِلۡمُطَلَّقٰتِ مَتَاعٌۢ بِالۡمَعۡرُوۡفِ ؕ حَقًّا عَلَی الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তালাকপ্রাপ্তা নারীদের জন্য থাকবে বিধি মোতাবেক ভরণ-পোষণ। (এটি) মুত্তাকীদের উপর আবশ্যক।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৪১)

1 ১
اِنَّا فَتَحۡنَا لَکَ فَتۡحًا مُّبِیۡنًا ۙ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমাকে সুস্পষ্ট বিজয় দিয়েছি;
(আল-ফাতহ আয়াত: ১)

5 ৫
النَّارِ ذَاتِ الۡوَقُوۡدِ ۙ
অনুবাদ: (যাতে ছিল) ইন্ধনপূর্ণ আগুন।
(আল-বুরুজ আয়াত: ৫)

1 ১
وَ الۡفَجۡرِ
অনুবাদ: কসম ভোরবেলার।
(আল-ফাজর আয়াত: ১)

61 ৬১
اَمَّنۡ جَعَلَ الۡاَرۡضَ قَرَارًا وَّ جَعَلَ خِلٰلَهَاۤ اَنۡهٰرًا وَّ جَعَلَ لَهَا رَوَاسِیَ وَ جَعَلَ بَیۡنَ الۡبَحۡرَیۡنِ حَاجِزًا ؕ ءَ اِلٰهٌ مَّعَ اللّٰهِ ؕ بَلۡ اَکۡثَرُهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: বরং তিনি, যিনি যমীনকে আবাসযোগ্য করেছেন এবং তার মধ্যে প্রবাহিত করেছেন নদী-নালা। আর তাতে স্থাপন করেছেন সুদৃঢ় পর্বতমালা এবং দুই সমুদ্রের মধ্যখানে অন্তরায় সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহর সাথে কি অন্য কোন ইলাহ আছে? বরং তাদের অধিকাংশই জানে না।
(আন-নামাল আয়াত: ৬১)

100 ১০০
لَعَلِّیۡۤ اَعۡمَلُ صَالِحًا فِیۡمَا تَرَکۡتُ کَلَّا ؕ اِنَّهَا کَلِمَۃٌ هُوَ قَآئِلُهَا ؕ وَ مِنۡ وَّرَآئِهِمۡ بَرۡزَخٌ اِلٰی یَوۡمِ یُبۡعَثُوۡنَ
অনুবাদ: যেন আমি সৎকাজ করতে পারি যা আমি ছেড়ে দিয়েছিলাম।’ কখনো নয়, এটি একটি বাক্য যা সে বলবে। যেদিন তাদেরকে পুনরুত্থিত করা হবে সেদিন পর্যন্ত তাদের সামনে থাকবে বরযখ।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১০০)

31 ৩১
اِنَّاۤ اَرۡسَلۡنَا عَلَیۡهِمۡ صَیۡحَۃً وَّاحِدَۃً فَکَانُوۡا کَهَشِیۡمِ الۡمُحۡتَظِرِ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তাদের কাছে পাঠিয়েছিলাম এক বিকট আওয়াজ, ফলে তারা খোয়াড় প্রস্তুতকারীর খন্ডিত শুষ্ক খড়ের মত হয়ে গেল।
(আল-কামার আয়াত: ৩১)

22 ২২
هُوَ اللّٰهُ الَّذِیۡ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ عٰلِمُ الۡغَیۡبِ وَ الشَّهَادَۃِ ۚ هُوَ الرَّحۡمٰنُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: তিনিই আল্লাহ, যিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই; দৃশ্য-অদৃশ্যের জ্ঞাতা; তিনিই পরম করুণাময়, দয়ালু।
(আল-হাশর আয়াত: ২২)

5 ৫
وَ لَا تُؤۡتُوا السُّفَهَآءَ اَمۡوَالَکُمُ الَّتِیۡ جَعَلَ اللّٰهُ لَکُمۡ قِیٰمًا وَّ ارۡزُقُوۡهُمۡ فِیۡهَا وَ اکۡسُوۡهُمۡ وَ قُوۡلُوۡا لَهُمۡ قَوۡلًا مَّعۡرُوۡفًا
অনুবাদ: আর তোমরা নির্বোধদের হাতে তোমাদের ধন-সম্পদ দিও না, যাকে আল্লাহ তোমাদের জন্য করেছেন জীবিকার মাধ্যম এবং তোমরা তা থেকে তাদেরকে আহার দাও, তাদেরকে পরিধান করাও এবং তাদের সাথে উত্তম কথা বল।
(আন-নিসা আয়াত: ৫)

29 ২৯
وَ قُلِ الۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّکُمۡ ۟ فَمَنۡ شَآءَ فَلۡیُؤۡمِنۡ وَّ مَنۡ شَآءَ فَلۡیَکۡفُرۡ ۙ اِنَّاۤ اَعۡتَدۡنَا لِلظّٰلِمِیۡنَ نَارًا ۙ اَحَاطَ بِهِمۡ سُرَادِقُهَا ؕ وَ اِنۡ یَّسۡتَغِیۡثُوۡا یُغَاثُوۡا بِمَآءٍ کَالۡمُهۡلِ یَشۡوِی الۡوُجُوۡهَ ؕ بِئۡسَ الشَّرَابُ ؕ وَ سَآءَتۡ مُرۡتَفَقًا
অনুবাদ: আর বল, ‘সত্য তোমাদের রবের পক্ষ থেকে। সুতরাং যে ইচ্ছা করে সে যেন ঈমান আনে এবং যে ইচ্ছা করে সে যেন কুফরী করে। নিশ্চয় আমি যালিমদের জন্য আগুন প্রস্ত্তত করেছি, যার প্রাচীরগুলো তাদেরকে বেষ্টন করে রেখেছে। যদি তারা পানি চায়, তবে তাদেরকে দেয়া হবে এমন পানি যা গলিত ধাতুর মত, যা চেহারাগুলো ঝলসে দেবে। কী নিকৃষ্ট পানীয়! আর কী মন্দ বিশ্রামস্থল!
(আল-কাহফ আয়াত: ২৯)

23 ২৩
قَالَ رَجُلٰنِ مِنَ الَّذِیۡنَ یَخَافُوۡنَ اَنۡعَمَ اللّٰهُ عَلَیۡهِمَا ادۡخُلُوۡا عَلَیۡهِمُ الۡبَابَ ۚ فَاِذَا دَخَلۡتُمُوۡهُ فَاِنَّکُمۡ غٰلِبُوۡنَ ۬ۚ وَ عَلَی اللّٰهِ فَتَوَکَّلُوۡۤا اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: যারা ভয় করে, তাদের মধ্য থেকে এমন দু’ব্যক্তি বলল, ‘যাদের উপর আল্লাহ নিআমত দিয়েছেন, ‘তোমরা তাদের নিকট দরজা দিয়ে প্রবেশ কর। যখন সেখানে প্রবেশ করবে, তখন নিশ্চয় জয়ী হবে। আর আল্লাহর উপরই তাওয়াক্কুল কর, যদি তোমরা মুমিন হও’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ২৩)

30 ৩০
یٰحَسۡرَۃً عَلَی الۡعِبَادِ ۚؑ مَا یَاۡتِیۡهِمۡ مِّنۡ رَّسُوۡلٍ اِلَّا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: আফসোস, বান্দাদের জন্য! যখনই তাদের কাছে কোন রাসূল এসেছে তখনই তারা তাকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করেছে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৩০)

115 ১১৫
اِنۡ اَنَا اِلَّا نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: ‘আমি তো কেবল সুস্পষ্ট সতর্ককারী’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১১৫)

23 ২৩
ذٰلِکَ الَّذِیۡ یُبَشِّرُ اللّٰهُ عِبَادَهُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ ؕ قُلۡ لَّاۤ اَسۡـَٔلُکُمۡ عَلَیۡهِ اَجۡرًا اِلَّا الۡمَوَدَّۃَ فِی الۡقُرۡبٰی ؕ وَ مَنۡ یَّقۡتَرِفۡ حَسَنَۃً نَّزِدۡ لَهٗ فِیۡهَا حُسۡنًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ شَکُوۡرٌ
অনুবাদ: এটা তাই, যার সুসংবাদ আল্লাহ তার বান্দাদেরকে দেন- যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে। বল, ‘আমি এর জন্য তোমাদের কাছে আত্মীয়তার সৌহার্দ ছাড়া অন্য কোন প্রতিদান চাই না’। যে উত্তম কাজ করে, আমি তার জন্য তাতে কল্যাণ বাড়িয়ে দেই। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, বড়ই গুণগ্রাহী।
(আশ-শূরা আয়াত: ২৩)

108 ১০৮
لَا تَقُمۡ فِیۡهِ اَبَدًا ؕ لَمَسۡجِدٌ اُسِّسَ عَلَی التَّقۡوٰی مِنۡ اَوَّلِ یَوۡمٍ اَحَقُّ اَنۡ تَقُوۡمَ فِیۡهِ ؕ فِیۡهِ رِجَالٌ یُّحِبُّوۡنَ اَنۡ یَّتَطَهَّرُوۡا ؕ وَ اللّٰهُ یُحِبُّ الۡمُطَّهِّرِیۡنَ
অনুবাদ: তুমি সেখানে কখনো (সালাত কায়েম করতে) দাঁড়িও না। অবশ্যই যে মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তাকওয়ার উপর প্রথম দিন থেকে তা বেশী হকদার যে, তুমি সেখানে সালাত কায়েম করতে দাঁড়াবে। সেখানে এমন লোক আছে, যারা উত্তমরূপে পবিত্রতা অর্জন করতে ভালবাসে। আর আল্লাহ পবিত্রতা অর্জনকারীদের ভালবাসেন।
(আত-তাওবা আয়াত: ১০৮)

95 ৯৫
اِنَّ هٰذَا لَهُوَ حَقُّ الۡیَقِیۡنِ
অনুবাদ: নিশ্চয় এটি অবধারিত সত্য।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৯৫)

37 ৩৭
فَکَذَّبُوۡهُ فَاَخَذَتۡهُمُ الرَّجۡفَۃُ فَاَصۡبَحُوۡا فِیۡ دَارِهِمۡ جٰثِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা তাকে মিথ্যাবাদী বলল; ফলে ভূমিকম্প তাদেরকে গ্রাস করল। অতঃপর নিজদের বাড়ী-ঘরেই তারা উপুড় হয়ে মরে রইল।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৩৭)

34 ৩৪
وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ عَلٰی صَلَاتِهِمۡ یُحَافِظُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা নিজদের সালাতের হিফাযত করে,
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৩৪)

14 ১৪
فَاِذَا هُمۡ بِالسَّاهِرَۃِ
অনুবাদ: তৎক্ষনাৎ তারা ভূ-পৃষ্ঠে উপস্থিত হবে।
(আন-নাযিআত আয়াত: ১৪)

46 ৪৬
وَ مَا کُنۡتَ بِجَانِبِ الطُّوۡرِ اِذۡ نَادَیۡنَا وَ لٰکِنۡ رَّحۡمَۃً مِّنۡ رَّبِّکَ لِتُنۡذِرَ قَوۡمًا مَّاۤ اَتٰىهُمۡ مِّنۡ نَّذِیۡرٍ مِّنۡ قَبۡلِکَ لَعَلَّهُمۡ یَتَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন আমি (মূসাকে) ডেকেছিলাম তখন তুমি তূর পর্বতের পাশে উপস্থিত ছিলে না। কিন্তু তোমার রবের পক্ষ থেকে রহমতস্বরূপ জানানো হয়েছে, যাতে তুমি এমন কওমকে সতর্ক করতে পার, যাদের কাছে তোমার পূর্বে কোন সতর্ককারী আসেনি। সম্ভবত তারা উপদেশ গ্রহণ করবে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৪৬)

155 ১৫৫
وَ لَنَبۡلُوَنَّکُمۡ بِشَیۡءٍ مِّنَ الۡخَوۡفِ وَ الۡجُوۡعِ وَ نَقۡصٍ مِّنَ الۡاَمۡوَالِ وَ الۡاَنۡفُسِ وَ الثَّمَرٰتِ ؕ وَ بَشِّرِ الصّٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি অবশ্যই তোমাদেরকে পরীক্ষা করব কিছু ভয়, ক্ষুধা এবং জান-মাল ও ফল-ফলাদির স্বল্পতার মাধ্যমে। আর তুমি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দাও।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৫৫)

192 ১৯২
رَبَّنَاۤ اِنَّکَ مَنۡ تُدۡخِلِ النَّارَ فَقَدۡ اَخۡزَیۡتَهٗ ؕ وَ مَا لِلظّٰلِمِیۡنَ مِنۡ اَنۡصَارٍ
অনুবাদ: ‘হে আমাদের রব, নিশ্চয় তুমি যাকে আগুনে প্রবেশ করাবে, অবশ্যই তাকে তুমি অপমান করবে। আর যালিমদের জন্য কোন সাহায্যকারী নেই’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৯২)

47 ৪৭
قُلۡ اَرَءَیۡتَکُمۡ اِنۡ اَتٰىکُمۡ عَذَابُ اللّٰهِ بَغۡتَۃً اَوۡ جَهۡرَۃً هَلۡ یُهۡلَکُ اِلَّا الۡقَوۡمُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা আমাকে জানাও, যদি আল্লাহর আযাব হঠাৎ কিংবা প্রকাশ্যে তোমাদের কাছে এসে যায়, যালিম কওম ছাড়া অন্য কাউকে ধ্বংস করা হবে কি?’
(আল-আনআম আয়াত: ৪৭)

27 ২৭
وَ اَذِّنۡ فِی النَّاسِ بِالۡحَجِّ یَاۡتُوۡکَ رِجَالًا وَّ عَلٰی کُلِّ ضَامِرٍ یَّاۡتِیۡنَ مِنۡ کُلِّ فَجٍّ عَمِیۡقٍ
অনুবাদ: ‘আর মানুষের নিকট হজ্জের ঘোষণা দাও; তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং কৃশকায় উটে চড়ে দূর পথ পাড়ি দিয়ে’।
(আল-হজ্জ আয়াত: ২৭)

49 ৪৯
ذُقۡ ۚۙ اِنَّکَ اَنۡتَ الۡعَزِیۡزُ الۡکَرِیۡمُ
অনুবাদ: (বলা হবে) ‘তুমি আস্বাদন কর, নিশ্চয় তুমিই সম্মানিত, অভিজাত’।
(আদ-দুখান আয়াত: ৪৯)

93 ৯৩
وَ اِذۡ اَخَذۡنَا مِیۡثَاقَکُمۡ وَ رَفَعۡنَا فَوۡقَکُمُ الطُّوۡرَ ؕ خُذُوۡا مَاۤ اٰتَیۡنٰکُمۡ بِقُوَّۃٍ وَّ اسۡمَعُوۡا ؕ قَالُوۡا سَمِعۡنَا وَ عَصَیۡنَا ٭ وَ اُشۡرِبُوۡا فِیۡ قُلُوۡبِهِمُ الۡعِجۡلَ بِکُفۡرِهِمۡ ؕ قُلۡ بِئۡسَمَا یَاۡمُرُکُمۡ بِهٖۤ اِیۡمَانُکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি তোমাদের প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করেছিলাম এবং তোমাদের উপর তূরকে উঠিয়েছিলাম- (বলেছিলাম) ‘আমি তোমাদেরকে যা দিয়েছি তা শক্তভাবে ধর এবং শোন’। তারা বলেছিল, ‘আমরা শুনলাম এবং অমান্য করলাম। আর তাদের কুফরীর কারণে তাদের অন্তরে গো-বাছুর প্রীতি সিঞ্চিত করা হয়েছিল। বল, ‘তোমাদের ঈমান যার নির্দেশ দেয় কত মন্দ তা! যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাক’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৯৩)

49 ৪৯
نَبِّیٴۡ عِبَادِیۡۤ اَنِّیۡۤ اَنَا الۡغَفُوۡرُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আমার বান্দাদের জানিয়ে দাও যে, আমি নিশ্চয় ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-হিজর আয়াত: ৪৯)

2 ২
تِلۡکَ اٰیٰتُ الۡکِتٰبِ الۡحَکِیۡمِ ۙ
অনুবাদ: এগুলো প্রজ্ঞাপূর্ণ কিতাবের আয়াত,
(লুকমান আয়াত: ২)

31 ৩১
اَلَمۡ یَرَوۡا کَمۡ اَهۡلَکۡنَا قَبۡلَهُمۡ مِّنَ الۡقُرُوۡنِ اَنَّهُمۡ اِلَیۡهِمۡ لَا یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি লক্ষ্য করেনি যে, আমি তাদের পূর্বে কত প্রজন্মকে ধ্বংস করেছি, নিশ্চয় তারা তাদের কাছে ফিরে আসবে না।
(ইয়াসীন আয়াত: ৩১)

31 ৩১
قُلۡ تَرَبَّصُوۡا فَاِنِّیۡ مَعَکُمۡ مِّنَ الۡمُتَرَبِّصِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা অপেক্ষায় থাক! আমিও তোমাদের সাথে প্রতীক্ষাকারীদের অন্তর্ভুক্ত রইলাম।’
(আত-তূর আয়াত: ৩১)

79 ৭৯
وَ مِنَ الَّیۡلِ فَتَهَجَّدۡ بِهٖ نَافِلَۃً لَّکَ ٭ۖ عَسٰۤی اَنۡ یَّبۡعَثَکَ رَبُّکَ مَقَامًا مَّحۡمُوۡدًا
অনুবাদ: আর রাতের কিছু অংশে তাহাজ্জুদ আদায় কর তোমার অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে। আশা করা যায়, তোমার রব তোমাকে প্রশংসিত অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত করবেন।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৭৯)

29 ২৯
فَمَا بَکَتۡ عَلَیۡهِمُ السَّمَآءُ وَ الۡاَرۡضُ وَ مَا کَانُوۡا مُنۡظَرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আসমান ও যমীন তাদের জন্য কাঁদেনি এবং তারা অবকাশপ্রাপ্ত ছিল না।
(আদ-দুখান আয়াত: ২৯)

2 ২
قَالَ یٰقَوۡمِ اِنِّیۡ لَکُمۡ نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ ۙ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার কওম! নিশ্চয় আমি তোমাদের জন্য এক স্পষ্ট সতর্ককারী-
(নূহ আয়াত: ২)

22 ২২
وَ لَمَّا تَوَجَّهَ تِلۡقَآءَ مَدۡیَنَ قَالَ عَسٰی رَبِّیۡۤ اَنۡ یَّهۡدِیَنِیۡ سَوَآءَ السَّبِیۡلِ
অনুবাদ: আর যখন মূসা মাদইয়ান অভিমুখে রওয়ানা করল, তখন বলল, ‘আশা করি আমার রব আমাকে সঠিক পথ প্রদর্শন করবেন’।
(আল-কাসাস আয়াত: ২২)

52 ৫২
وَ مَا هُوَ اِلَّا ذِکۡرٌ لِّلۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর এ কুরআন তো সৃষ্টিকুলের জন্য শুধুই উপদেশবাণী।
(আল-কলম আয়াত: ৫২)

9 ৯
اَرَءَیۡتَ الَّذِیۡ یَنۡهٰی
অনুবাদ: তুমি কি তাকে দেখেছ যে নিষেধ করে।
(আল-আলাক আয়াত: ৯)

95 ৯৫
قَالَ اَتَعۡبُدُوۡنَ مَا تَنۡحِتُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তোমরা নিজেরা খোদাই করে যেগুলো বানাও, তোমরা কি সেগুলোর উপাসনা কর’,
(আস-সাফফাত আয়াত: ৯৫)

24 ২৪
فَقَالَ اَنَا رَبُّکُمُ الۡاَعۡلٰی
অনুবাদ: আর বলল, ‘আমিই তোমাদের সর্বোচ্চ রব’।
(আন-নাযিআত আয়াত: ২৪)

55 ৫৫
وَّ ذَکِّرۡ فَاِنَّ الذِّکۡرٰی تَنۡفَعُ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: এবং উপদেশ দিতে থাক, কারণ উপদেশ মুমিনদের উপকারে আসে।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৫৫)

47 ৪৭
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ قَبۡلِکَ رُسُلًا اِلٰی قَوۡمِهِمۡ فَجَآءُوۡهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ فَانۡتَقَمۡنَا مِنَ الَّذِیۡنَ اَجۡرَمُوۡا ؕ وَ کَانَ حَقًّا عَلَیۡنَا نَصۡرُ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি তোমার পূর্বে রাসূলগণকে তাদের কওমের নিকট পাঠিয়েছিলাম। অতঃপর তারা তাদের কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণাদি নিয়ে এসেছিল। অতঃপর যারা অপরাধ করেছিল আমি তাদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করলাম। আর মুমিনদেরকে সাহায্য করা তো আমার কর্তব্য।
(আর-রুম আয়াত: ৪৭)

7 ৭
فَمَا یُکَذِّبُکَ بَعۡدُ بِالدِّیۡنِ
অনুবাদ: সুতরাং এরপরও কিসে তোমাকে কর্মফল সম্পর্কে অবিশ্বাসী করে তোলে?
(আত-ত্বীন আয়াত: ৭)

78 ৭৮
قَالُوۡۤا اَجِئۡتَنَا لِتَلۡفِتَنَا عَمَّا وَجَدۡنَا عَلَیۡهِ اٰبَآءَنَا وَ تَکُوۡنَ لَکُمَا الۡکِبۡرِیَآءُ فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ مَا نَحۡنُ لَکُمَا بِمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি কি এসেছ আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে যাতে পেয়েছি তা থেকে আমাদেরকে ফেরাতে এবং যেন যমীনে তোমাদের প্রতিপত্তি প্রতিষ্ঠিত হয়? আর আমরা তো তোমাদের প্রতি বিশ্বাসী নই’।
(ইউনুস আয়াত: ৭৮)

7 ৭
فَلَنَقُصَّنَّ عَلَیۡهِمۡ بِعِلۡمٍ وَّ مَا کُنَّا غَآئِبِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর অবশ্যই আমি তাদের নিকট জ্ঞানের ভিত্তিতে বর্ণনা করব। আর আমি তো অনুপস্থিত ছিলাম না।
(আল-আরাফ আয়াত: ৭)

29 ২৯
ضَرَبَ اللّٰهُ مَثَلًا رَّجُلًا فِیۡهِ شُرَکَآءُ مُتَشٰکِسُوۡنَ وَ رَجُلًا سَلَمًا لِّرَجُلٍ ؕ هَلۡ یَسۡتَوِیٰنِ مَثَلًا ؕ اَلۡحَمۡدُ لِلّٰهِ ۚ بَلۡ اَکۡثَرُهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ একটি দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করেছেন : এক ব্যক্তি যার মনিব অনেক, যারা পরস্পর বিরোধী; এবং আরেক ব্যক্তি, যে এক মনিবের অনুগত, এ দু’জনের অবস্থা কি সমান? সকল প্রশংসা আল্লাহর; কিন্তু তাদের অধিকাংশই জানে না।
(আয-যুমার আয়াত: ২৯)

1 ১
لَاۤ اُقۡسِمُ بِیَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ ۙ
অনুবাদ: আমি কসম করছি কিয়ামতের দিনের!
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ১)

91 ৯১
مَا اتَّخَذَ اللّٰهُ مِنۡ وَّلَدٍ وَّ مَا کَانَ مَعَهٗ مِنۡ اِلٰهٍ اِذًا لَّذَهَبَ کُلُّ اِلٰهٍۭ بِمَا خَلَقَ وَ لَعَلَا بَعۡضُهُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ ؕ سُبۡحٰنَ اللّٰهِ عَمَّا یَصِفُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ কোন সন্তান গ্রহণ করেননি, তাঁর সাথে অন্য কোন ইলাহও নেই। (যদি থাকত) তবে প্রত্যেক ইলাহ নিজের সৃষ্টিকে নিয়ে পৃথক হয়ে যেত এবং একে অন্যের উপর প্রাধান্য বিস্তার করত; তারা যা বর্ণনা করে তা থেকে আল্লাহ কত পবিত্র!
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৯১)

3 ৩
وَّ تَوَکَّلۡ عَلَی اللّٰهِ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ وَکِیۡلًا
অনুবাদ: আর তুমি আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল কর এবং কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
(আল-আহযাব আয়াত: ৩)

2 ২
غُلِبَتِ الرُّوۡمُ
অনুবাদ: রোমানরা পরাজিত হয়েছে।*
(আর-রুম আয়াত: ২)

56 ৫৬
هٰذَا نَذِیۡرٌ مِّنَ النُّذُرِ الۡاُوۡلٰی
অনুবাদ: অতীত সতর্ককারীদের মত এই নবীও একজন সতর্ককারী।
(আন-নাজম আয়াত: ৫৬)

17 ১৭
وَ الَّذِیۡنَ اجۡتَنَبُوا الطَّاغُوۡتَ اَنۡ یَّعۡبُدُوۡهَا وَ اَنَابُوۡۤا اِلَی اللّٰهِ لَهُمُ الۡبُشۡرٰی ۚ فَبَشِّرۡ عِبَادِ
অনুবাদ: আর যারা তাগূতের উপাসনা পরিহার করে এবং আল্লাহ অভিমুখী হয় তাদের জন্য আছে সুসংবাদ; অতএব আমার বান্দাদেরকে সুসংবাদ দাও।
(আয-যুমার আয়াত: ১৭)

110 ১১০
لَا یَزَالُ بُنۡیَانُهُمُ الَّذِیۡ بَنَوۡا رِیۡبَۃً فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ اِلَّاۤ اَنۡ تَقَطَّعَ قُلُوۡبُهُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: তাদের নির্মিত গৃহ, তাদের অন্তরে সন্দেহের কারণ হয়ে থাকবে, যে পর্যন্ত না তাদের হৃদয় টুকরো টুকরো হয়ে যায়। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
(আত-তাওবা আয়াত: ১১০)

8 ৮
لَا یَنۡهٰىکُمُ اللّٰهُ عَنِ الَّذِیۡنَ لَمۡ یُقَاتِلُوۡکُمۡ فِی الدِّیۡنِ وَ لَمۡ یُخۡرِجُوۡکُمۡ مِّنۡ دِیَارِکُمۡ اَنۡ تَبَرُّوۡهُمۡ وَ تُقۡسِطُوۡۤا اِلَیۡهِمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ الۡمُقۡسِطِیۡنَ
অনুবাদ: দীনের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেনি এবং তোমাদেরকে তোমাদের বাড়ি-ঘর থেকে বের করে দেয়নি, তাদের প্রতি সদয় ব্যবহার করতে এবং তাদের প্রতি ন্যায়বিচার করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করছেন না। নিশ্চয় আল্লাহ ন্যায় পরায়ণদেরকে ভালবাসেন।
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ৮)

15 ১৫
لِّنُخۡرِجَ بِهٖ حَبًّا وَّ نَبَاتًا
অনুবাদ: যাতে তা দিয়ে আমি শস্য ও উদ্ভিদ উৎপন্ন করতে পারি।
(আন-নাবা আয়াত: ১৫)

40 ৪০
اِلَّا تَنۡصُرُوۡهُ فَقَدۡ نَصَرَهُ اللّٰهُ اِذۡ اَخۡرَجَهُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ثَانِیَ اثۡنَیۡنِ اِذۡ هُمَا فِی الۡغَارِ اِذۡ یَقُوۡلُ لِصَاحِبِهٖ لَا تَحۡزَنۡ اِنَّ اللّٰهَ مَعَنَا ۚ فَاَنۡزَلَ اللّٰهُ سَکِیۡنَتَهٗ عَلَیۡهِ وَ اَیَّدَهٗ بِجُنُوۡدٍ لَّمۡ تَرَوۡهَا وَ جَعَلَ کَلِمَۃَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوا السُّفۡلٰی ؕ وَ کَلِمَۃُ اللّٰهِ هِیَ الۡعُلۡیَا ؕ وَ اللّٰهُ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: যদি তোমরা তাকে সাহায্য না কর, তবে আল্লাহ তাকে সাহায্য করেছেন যখন কাফিররা তাকে বের করে দিল, সে ছিল দু’জনের দ্বিতীয়জন। যখন তারা উভয়ে পাহাড়ের একটি গুহায় অবস্থান করছিল, সে তার সঙ্গীকে বলল, ‘তুমি পেরেশান হয়ো না, নিশ্চয় আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন’। অতঃপর আল্লাহ তার উপর তাঁর পক্ষ থেকে প্রশান্তি নাযিল করলেন এবং তাকে এমন এক সৈন্য বাহিনী দ্বারা সাহায্য করলেন যাদেরকে তোমরা দেখনি এবং তিনি কাফিরদের বাণী অতি নিচু করে দিলেন। আর আল্লাহর বাণীই সুউচ্চ। আর আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাবান।
(আত-তাওবা আয়াত: ৪০)

21 ২১
اتَّبِعُوۡا مَنۡ لَّا یَسۡـَٔلُکُمۡ اَجۡرًا وَّ هُمۡ مُّهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা তাদের অনুসরণ কর যারা তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চায় না আর তারা সৎপথপ্রাপ্ত’।
(ইয়াসীন আয়াত: ২১)

55 ৫৫
فَاصۡبِرۡ اِنَّ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقٌّ وَّ اسۡتَغۡفِرۡ لِذَنۡۢبِکَ وَ سَبِّحۡ بِحَمۡدِ رَبِّکَ بِالۡعَشِیِّ وَ الۡاِبۡکَارِ
অনুবাদ: কাজেই তুমি ধৈর্য ধারণ কর, নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য। আর তুমি তোমার ত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর এবং সকাল- সন্ধ্যায় তোমার রবের প্রশংসাসহ তাসবীহ পাঠ কর।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৫৫)

24 ২৪
تَعۡرِفُ فِیۡ وُجُوۡهِهِمۡ نَضۡرَۃَ النَّعِیۡمِ
অনুবাদ: তুমি তাদের চেহারাসমূহে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের লাবণ্যতা দেখতে পাবে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ২৪)

62 ৬২
وَ لَا یَصُدَّنَّکُمُ الشَّیۡطٰنُ ۚ اِنَّهٗ لَکُمۡ عَدُوٌّ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: শয়তান যেন তোমাদের কিছুতেই বাধা দিতে না পারে। নিশ্চয় সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৬২)

48 ৪৮
وَ اتَّقُوۡا یَوۡمًا لَّا تَجۡزِیۡ نَفۡسٌ عَنۡ نَّفۡسٍ شَیۡئًا وَّ لَا یُقۡبَلُ مِنۡهَا شَفَاعَۃٌ وَّ لَا یُؤۡخَذُ مِنۡهَا عَدۡلٌ وَّ لَا هُمۡ یُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা সে দিনকে ভয় কর, যেদিন কেউ কারো কোন কাজে আসবে না। আর কারো পক্ষ থেকে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না এবং কারও কাছ থেকে কোন বিনিময় নেয়া হবে না। আর তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ৪৮)

57 ৫৭
فَاِنۡ تَوَلَّوۡا فَقَدۡ اَبۡلَغۡتُکُمۡ مَّاۤ اُرۡسِلۡتُ بِهٖۤ اِلَیۡکُمۡ ؕ وَ یَسۡتَخۡلِفُ رَبِّیۡ قَوۡمًا غَیۡرَکُمۡ ۚ وَ لَا تَضُرُّوۡنَهٗ شَیۡئًا ؕ اِنَّ رَبِّیۡ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ حَفِیۡظٌ
অনুবাদ: ‘অতঃপর তোমরা যদি বিমুখ হও, তবে যা নিয়ে আমি তোমাদের কাছে প্রেরিত হয়েছি তা তো তোমাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছি। আর আমার রব তোমাদেরকে ছাড়া অন্য এক জাতিকে স্থলাভিষিক্ত করবেন। আর তোমরা তাঁর কোন ক্ষতি করতে পারবে না। নিশ্চয় আমার রব সব কিছুর হেফাযতকারী’।
(হূদ আয়াত: ৫৭)

32 ৩২
یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یُّطۡفِـُٔوۡا نُوۡرَ اللّٰهِ بِاَفۡوَاهِهِمۡ وَ یَاۡبَی اللّٰهُ اِلَّاۤ اَنۡ یُّتِمَّ نُوۡرَهٗ وَ لَوۡ کَرِهَ الۡکٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা আল্লাহর নূরকে নির্বাপিত করতে চায় তাদের মুখের (ফুঁক) দ্বারা, কিন্তু আল্লাহ তো তাঁর নূর পরিপূর্ণ করা ছাড়া অন্য কিছু চান না, যদিও কাফিররা অপছন্দ করে।
(আত-তাওবা আয়াত: ৩২)

45 ৪৫
وَ اَنَّهٗ خَلَقَ الزَّوۡجَیۡنِ الذَّکَرَ وَ الۡاُنۡثٰی
অনুবাদ: আর তিনিই যুগল সৃষ্টি করেন- পুরুষ ও নারী।
(আন-নাজম আয়াত: ৪৫)

1 ১
اِذَا جَآءَکَ الۡمُنٰفِقُوۡنَ قَالُوۡا نَشۡهَدُ اِنَّکَ لَرَسُوۡلُ اللّٰهِ ۘ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ اِنَّکَ لَرَسُوۡلُهٗ ؕ وَ اللّٰهُ یَشۡهَدُ اِنَّ الۡمُنٰفِقِیۡنَ لَکٰذِبُوۡنَ ۚ
অনুবাদ: যখন তোমার কাছে মুনাফিকরা আসে, তখন বলে, আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, নিশ্চয় আপনি আল্লাহর রাসূল এবং আল্লাহ জানেন যে, অবশ্যই তুমি তাঁর রাসূল। আর আল্লাহ সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, অবশ্যই মুনাফিকরা মিথ্যাবাদী।
(আল-মুনাফিকূন আয়াত: ১)

54 ৫৪
رَبُّکُمۡ اَعۡلَمُ بِکُمۡ ؕ اِنۡ یَّشَاۡ یَرۡحَمۡکُمۡ اَوۡ اِنۡ یَّشَاۡ یُعَذِّبۡکُمۡ ؕ وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنٰکَ عَلَیۡهِمۡ وَکِیۡلًا
অনুবাদ: তোমাদের রব তোমাদের সম্পর্কে অধিক অবগত। তিনি যদি চান তোমাদের প্রতি রহম করবেন অথবা যদি চান তবে তোমাদেরকে শাস্তি দেবেন; আমি তোমাকে তাদের কর্মবিধায়ক করে প্রেরণ করিনি।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৫৪)

31 ৩১
ثُمَّ اِنَّکُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ عِنۡدَ رَبِّکُمۡ تَخۡتَصِمُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর কিয়ামতের দিন নিশ্চয় তোমরা তোমাদের রবের সামনে ঝগড়া করবে।
(আয-যুমার আয়াত: ৩১)

188 ১৮৮
لَا تَحۡسَبَنَّ الَّذِیۡنَ یَفۡرَحُوۡنَ بِمَاۤ اَتَوۡا وَّ یُحِبُّوۡنَ اَنۡ یُّحۡمَدُوۡا بِمَا لَمۡ یَفۡعَلُوۡا فَلَا تَحۡسَبَنَّهُمۡ بِمَفَازَۃٍ مِّنَ الۡعَذَابِ ۚ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: যারা তাদের কৃতকর্মের প্রতি খুশী হয় এবং যা তারা করেনি তা নিয়ে প্রশংসিত হতে পছন্দ করে, তুমি তাদেরকে আযাব থেকে মুক্ত মনে করো না। আর তাদের জন্যই রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৮৮)

41 ৪১
یُعۡرَفُ الۡمُجۡرِمُوۡنَ بِسِیۡمٰهُمۡ فَیُؤۡخَذُ بِالنَّوَاصِیۡ وَ الۡاَقۡدَامِ
অনুবাদ: অপরাধীদেরকে চেনা যাবে তাদের চি‎‎হ্ন‎‎র সাহায্যে। অতঃপর তাদেরকে মাথার অগ্রভাগের চুল ও পা ধরে নেয়া হবে।
(আর-রাহমান আয়াত: ৪১)

56 ৫৬
قَالَ وَ مَنۡ یَّقۡنَطُ مِنۡ رَّحۡمَۃِ رَبِّهٖۤ اِلَّا الضَّآلُّوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘পথভ্রষ্টরা ছাড়া, কে তার রবের রহমত থেকে নিরাশ হয়’ ?
(আল-হিজর আয়াত: ৫৬)

1 ১
سَبَّحَ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ۚ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: আসমানসমূহে ও যমীনে যা কিছু আছে সবই আল্লাহর তাসবীহ পাঠ করছে এবং তিনি মহা পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-হাশর আয়াত: ১)

1 ১
وَالذّٰرِیٰتِ ذَرۡوًا ۙ
অনুবাদ: কসম ধূলিঝড়ের,
(আয-যারিয়াত আয়াত: ১)

80 ৮০
مَنۡ یُّطِعِ الرَّسُوۡلَ فَقَدۡ اَطَاعَ اللّٰهَ ۚ وَ مَنۡ تَوَلّٰی فَمَاۤ اَرۡسَلۡنٰکَ عَلَیۡهِمۡ حَفِیۡظًا
অনুবাদ: যে রাসূলের আনুগত্য করল, সে আল্লাহরই আনুগত্য করল। আর যে বিমুখ হল, তবে আমি তোমাকে তাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক করে প্রেরণ করিনি।
(আন-নিসা আয়াত: ৮০)

9 ৯
وَ الۡخَامِسَۃَ اَنَّ غَضَبَ اللّٰهِ عَلَیۡهَاۤ اِنۡ کَانَ مِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর পঞ্চমবারে সাক্ষ্য দেবে যে, যদি তার স্বামী সত্যবাদী হয়, তবে নিশ্চয় তার উপর আল্লাহর গযব।
(আন-নূর আয়াত: ৯)

45 ৪৫
وَ کَتَبۡنَا عَلَیۡهِمۡ فِیۡهَاۤ اَنَّ النَّفۡسَ بِالنَّفۡسِ ۙ وَ الۡعَیۡنَ بِالۡعَیۡنِ وَ الۡاَنۡفَ بِالۡاَنۡفِ وَ الۡاُذُنَ بِالۡاُذُنِ وَ السِّنَّ بِالسِّنِّ ۙ وَ الۡجُرُوۡحَ قِصَاصٌ ؕ فَمَنۡ تَصَدَّقَ بِهٖ فَهُوَ کَفَّارَۃٌ لَّهٗ ؕ وَ مَنۡ لَّمۡ یَحۡکُمۡ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি এতে তাদের উপর অবধারিত করেছি যে, প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ, চোখের বিনিময়ে চোখ, নাকের বিনিময়ে নাক, কানের বিনিময়ে কান ও দাঁতের বিনিময়ে দাঁত এবং জখমের বিনিময়ে সমপরিমাণ জখম। অতঃপর যে তা ক্ষমা করে দেবে, তার জন্য তা কাফ্ফারা হবে। আর আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তার মাধ্যমে যারা ফয়সালা করবে না, তারাই যালিম।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৪৫)

69 ৬৯
ءَاَنۡتُمۡ اَنۡزَلۡتُمُوۡهُ مِنَ الۡمُزۡنِ اَمۡ نَحۡنُ الۡمُنۡزِلُوۡنَ
অনুবাদ: বৃষ্টিভরা মেঘ থেকে তোমরা কি তা বর্ষণ কর, না আমি বৃষ্টি বর্ষণকারী?
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৬৯)

50 ৫০
کَاَنَّهُمۡ حُمُرٌ مُّسۡتَنۡفِرَۃٌ
অনুবাদ: তারা যেন ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পলায়নরত বন্য গাধা।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৫০)

162 ১৬২
لٰکِنِ الرّٰسِخُوۡنَ فِی الۡعِلۡمِ مِنۡهُمۡ وَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِکَ وَ الۡمُقِیۡمِیۡنَ الصَّلٰوۃَ وَ الۡمُؤۡتُوۡنَ الزَّکٰوۃَ وَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ ؕ اُولٰٓئِکَ سَنُؤۡتِیۡهِمۡ اَجۡرًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: কিন্তু তাদের মধ্যে যারা জ্ঞানে পরিপক্ক এবং মুমিনগণ- যারা তোমার প্রতি যা নাযিল হয়েছে এবং যা নাযিল হয়েছে তোমার পূর্বে- তাতে ঈমান আনে। আর যারা সালাত প্রতিষ্ঠাকারী ও যাকাত প্রদানকারী এবং আল্লাহ ও শেষ দিনে ঈমান আনয়নকারী, তাদেরকে অচিরেই আমি মহাপুরস্কার প্রদান করব।
(আন-নিসা আয়াত: ১৬২)

24 ২৪
وَ الَّذِیۡنَ فِیۡۤ اَمۡوَالِهِمۡ حَقٌّ مَّعۡلُوۡمٌ
অনুবাদ: আর যাদের ধন-সম্পদে রয়েছে নির্ধারিত হক,
(আল-মাআরিজ আয়াত: ২৪)

30 ৩০
لِیُوَفِّیَهُمۡ اُجُوۡرَهُمۡ وَ یَزِیۡدَهُمۡ مِّنۡ فَضۡلِهٖ ؕ اِنَّهٗ غَفُوۡرٌ شَکُوۡرٌ
অনুবাদ: যাতে তিনি তাদেরকে তাদের পূর্ণ প্রতিফল দান করেন এবং নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে আরো বাড়িয়ে দেন। নিশ্চয় তিনি অতি ক্ষমাশীল, মহাগুণগ্রাহী।
(ফাতির আয়াত: ৩০)

4 ৪
وَ اِذَا رَاَیۡتَهُمۡ تُعۡجِبُکَ اَجۡسَامُهُمۡ ؕ وَ اِنۡ یَّقُوۡلُوۡا تَسۡمَعۡ لِقَوۡلِهِمۡ ؕ کَاَنَّهُمۡ خُشُبٌ مُّسَنَّدَۃٌ ؕ یَحۡسَبُوۡنَ کُلَّ صَیۡحَۃٍ عَلَیۡهِمۡ ؕ هُمُ الۡعَدُوُّ فَاحۡذَرۡهُمۡ ؕ قٰتَلَهُمُ اللّٰهُ ۫ اَنّٰی یُؤۡفَکُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তুমি তাদের প্রতি তাকিয়ে দেখবে তখন তাদের শরীর তোমাকে মুগ্ধ করবে। আর যদি তারা কথা বলে তুমি তাদের কথা (আগ্রহ নিয়ে) শুনবে। তারা দেয়ালে ঠেস দেয়া কাঠের মতই। তারা মনে করে প্রতিটি আওয়াজই তাদের বিরুদ্ধে। এরাই শত্রু, অতএব এদের সম্পর্কে সতর্ক হও। আল্লাহ এদেরকে ধ্বংস করুন। তারা কিভাবে সত্য থেকে ফিরে যাচ্ছে।
(আল-মুনাফিকূন আয়াত: ৪)

59 ৫৯
اِنۡ هُوَ اِلَّا عَبۡدٌ اَنۡعَمۡنَا عَلَیۡهِ وَ جَعَلۡنٰهُ مَثَلًا لِّبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ
অনুবাদ: সে কেবল আমার এক বান্দা। আমি তার উপর অনুগ্রহ করেছিলাম এবং বনী ইসরাঈলের জন্য তাকে দৃষ্টান্ত বানিয়েছিলাম।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৫৯)

2 ২
اِنَّا خَلَقۡنَا الۡاِنۡسَانَ مِنۡ نُّطۡفَۃٍ اَمۡشَاجٍ ٭ۖ نَّبۡتَلِیۡهِ فَجَعَلۡنٰهُ سَمِیۡعًۢا بَصِیۡرًا
অনুবাদ: আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি মিশ্র শুক্রবিন্দু থেকে, আমি তাকে পরীক্ষা করব, ফলে আমি তাকে বানিয়েছি শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তিসম্পন্ন।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ২)

81 ৮১
قُلۡ اِنۡ کَانَ لِلرَّحۡمٰنِ وَلَدٌ ٭ۖ فَاَنَا اَوَّلُ الۡعٰبِدِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘রহমানের যদি সন্তান থাকত তবে আমি প্রথম তাঁর ইবাদাতকারী হতাম।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৮১)

35 ৩৫
لَهُمۡ مَّا یَشَآءُوۡنَ فِیۡهَا وَلَدَیۡنَا مَزِیۡدٌ
অনুবাদ: তারা যা চাইবে, সেখানে তাদের জন্য তাই থাকবে এবং আমার কাছে রয়েছে আরও অধিক।
(কাফ আয়াত: ৩৫)

140 ১৪০
اِذۡ اَبَقَ اِلَی الۡفُلۡکِ الۡمَشۡحُوۡنِ
অনুবাদ: যখন সে একটি বোঝাই নৌযানের দিকে পালিয়ে গিয়েছিল।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৪০)

46 ৪৬
وَ لِمَنۡ خَافَ مَقَامَ رَبِّهٖ جَنَّتٰنِ
অনুবাদ: আর যে তার রবের সামনে দাঁড়াতে ভয় করে, তার জন্য থাকবে দু’টি জান্নাত।
(আর-রাহমান আয়াত: ৪৬)

44 ৪৪
خَاشِعَۃً اَبۡصَارُهُمۡ تَرۡهَقُهُمۡ ذِلَّۃٌ ؕ ذٰلِکَ الۡیَوۡمُ الَّذِیۡ کَانُوۡا یُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: অবনত চোখে। লাঞ্ছনা তাদেরকে আচ্ছন্ন করবে! এটিই সেদিন যার ওয়াদা তাদেরকে দেয়া হয়েছিল।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৪৪)

125 ১২৫
بَلٰۤی ۙ اِنۡ تَصۡبِرُوۡا وَ تَتَّقُوۡا وَ یَاۡتُوۡکُمۡ مِّنۡ فَوۡرِهِمۡ هٰذَا یُمۡدِدۡکُمۡ رَبُّکُمۡ بِخَمۡسَۃِ اٰلٰفٍ مِّنَ الۡمَلٰٓئِکَۃِ مُسَوِّمِیۡنَ
অনুবাদ: হ্যাঁ, যদি তোমরা ধৈর্য ধর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, আর তারা হঠাৎ তোমাদের মুখোমুখি এসে যায়, তবে তোমাদের রব পাঁচ হাজার চি‎‎হ্নত ফেরেশতা দ্বারা তোমাদেরকে সাহায্য করবেন।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১২৫)

21 ২১
لَاُعَذِّبَنَّهٗ عَذَابًا شَدِیۡدًا اَوۡ لَاَاذۡبَحَنَّهٗۤ اَوۡ لَیَاۡتِیَنِّیۡ بِسُلۡطٰنٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: ‘অবশ্যই আমি তাকে কঠিন আযাব দেব অথবা তাকে যবেহ করব। অথবা সে আমার কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ নিয়ে আসবে’।
(আন-নামাল আয়াত: ২১)

41 ৪১
فَکَیۡفَ اِذَا جِئۡنَا مِنۡ کُلِّ اُمَّۃٍۭ بِشَهِیۡدٍ وَّ جِئۡنَا بِکَ عَلٰی هٰۤؤُلَآءِ شَهِیۡدًا
অনুবাদ: অতএব কেমন হবে যখন আমি প্রত্যেক উম্মত থেকে একজন সাক্ষী উপস্থিত করব এবং তোমাকে উপস্থিত করব তাদের উপর সাক্ষীরূপে?
(আন-নিসা আয়াত: ৪১)

225 ২২৫
اَلَمۡ تَرَ اَنَّهُمۡ فِیۡ کُلِّ وَادٍ یَّهِیۡمُوۡنَ
অনুবাদ: তুমি কি লক্ষ্য করো নি যে, তারা প্রত্যেক উপত্যকায় উদভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায়?
(আশ-শুআরা আয়াত: ২২৫)

79 ৭৯
سَلٰمٌ عَلٰی نُوۡحٍ فِی الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: শান্তি বর্ষিত হোক নূহের উপর সকল সৃষ্টির মধ্যে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৭৯)

49 ৪৯
وَ اِذۡ نَجَّیۡنٰکُمۡ مِّنۡ اٰلِ فِرۡعَوۡنَ یَسُوۡمُوۡنَکُمۡ سُوۡٓءَ الۡعَذَابِ یُذَبِّحُوۡنَ اَبۡنَآءَکُمۡ وَ یَسۡتَحۡیُوۡنَ نِسَآءَکُمۡ ؕ وَ فِیۡ ذٰلِکُمۡ بَلَآ ءٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি তোমাদেরকে ফির‘আউনের দল থেকে রক্ষা করেছিলাম। তারা তোমাদেরকে কঠিন আযাব দিত। তোমাদের পুত্র সন্তানদেরকে যবেহ করত এবং তোমাদের নারীদেরকে বাঁচিয়ে রাখত। আর এতে তোমাদের রবের পক্ষ থেকে ছিল মহা পরীক্ষা।
(আল-বাকারা আয়াত: ৪৯)

28 ২৮
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنَّمَا الۡمُشۡرِکُوۡنَ نَجَسٌ فَلَا یَقۡرَبُوا الۡمَسۡجِدَ الۡحَرَامَ بَعۡدَ عَامِهِمۡ هٰذَا ۚ وَ اِنۡ خِفۡتُمۡ عَیۡلَۃً فَسَوۡفَ یُغۡنِیۡکُمُ اللّٰهُ مِنۡ فَضۡلِهٖۤ اِنۡ شَآءَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, নিশ্চয় মুশরিকরা নাপাক, সুতরাং তারা যেন মসজিদুল হারামের নিকটবর্তী না হয় তাদের এ বছরের পর। আর যদি তোমরা দারিদ্র্যকে ভয় কর, তবে আল্লাহ চাইলে নিজ অনুগ্রহে তোমাদের অভাবমুক্ত করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
(আত-তাওবা আয়াত: ২৮)

3 ৩
الَّذِیۡ هُمۡ فِیۡهِ مُخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: যে বিষয়ে তারা মতভেদ করছে।
(আন-নাবা আয়াত: ৩)

54 ৫৪
اُولٰٓئِکَ یُؤۡتَوۡنَ اَجۡرَهُمۡ مَّرَّتَیۡنِ بِمَا صَبَرُوۡا وَ یَدۡرَءُوۡنَ بِالۡحَسَنَۃِ السَّیِّئَۃَ وَ مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ یُنۡفِقُوۡنَ
অনুবাদ: তাদেরকে দু’বার প্রতিদান দেয়া হবে। এ কারণে যে, তারা ধৈর্যধারণ করে এবং ভাল দ্বারা মন্দকে প্রতিহত করে। আর আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৫৪)

2 ২
الَّذِیۡنَ اِذَا اکۡتَالُوۡا عَلَی النَّاسِ یَسۡتَوۡفُوۡنَ
অনুবাদ: যারা লোকদের কাছ থেকে মেপে নেয়ার সময় পূর্ণমাত্রায় গ্রহণ করে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ২)

61 ৬১
وَ مَا تَکُوۡنُ فِیۡ شَاۡنٍ وَّ مَا تَتۡلُوۡا مِنۡهُ مِنۡ قُرۡاٰنٍ وَّ لَا تَعۡمَلُوۡنَ مِنۡ عَمَلٍ اِلَّا کُنَّا عَلَیۡکُمۡ شُهُوۡدًا اِذۡ تُفِیۡضُوۡنَ فِیۡهِ ؕ وَ مَا یَعۡزُبُ عَنۡ رَّبِّکَ مِنۡ مِّثۡقَالِ ذَرَّۃٍ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَا فِی السَّمَآءِ وَ لَاۤ اَصۡغَرَ مِنۡ ذٰلِکَ وَ لَاۤ اَکۡبَرَ اِلَّا فِیۡ کِتٰبٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর তুমি যে অবস্থাতেই থাক না কেন আর যা কিছু তিলাওয়াত কর না কেন আল্লাহর পক্ষ হতে কুরআন থেকে এবং তোমরা যে আমলই কর না কেন, আমি তোমাদের উপর সাক্ষী থাকি, যখন তোমরা তাতে নিমগ্ন হও। তোমার রব থেকে গোপন থাকে না যমীনের বা আসমানের অণু পরিমাণ কিছুই এবং তা থেকে ছোট বা বড়, তবে (এর সব কিছুই) রয়েছে সুস্পষ্ট কিতাবে।
(ইউনুস আয়াত: ৬১)

44 ৪৪
فَقُوۡلَا لَهٗ قَوۡلًا لَّیِّنًا لَّعَلَّهٗ یَتَذَکَّرُ اَوۡ یَخۡشٰی
অনুবাদ: তোমরা তার সাথে নরম কথা বলবে। হয়তোবা সে উপদেশ গ্রহণ করবে অথবা ভয় করবে।
(ত্ব-হা আয়াত: ৪৪)

92 ৯২
وَ اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوا الرَّسُوۡلَ وَ احۡذَرُوۡا ۚ فَاِنۡ تَوَلَّیۡتُمۡ فَاعۡلَمُوۡۤا اَنَّمَا عَلٰی رَسُوۡلِنَا الۡبَلٰغُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: আর তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর এবং আনুগত্য কর রাসূলের আর সাবধান হও। তারপর যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও তবে জেনে রাখ যে, আমার রাসূলের দায়িত্ব শুধু সুস্পষ্ট প্রচার।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৯২)

32 ৩২
اُسۡلُکۡ یَدَکَ فِیۡ جَیۡبِکَ تَخۡرُجۡ بَیۡضَآءَ مِنۡ غَیۡرِ سُوۡٓءٍ ۫ وَّ اضۡمُمۡ اِلَیۡکَ جَنَاحَکَ مِنَ الرَّهۡبِ فَذٰنِکَ بُرۡهَانٰنِ مِنۡ رَّبِّکَ اِلٰی فِرۡعَوۡنَ وَ مَلَا۠ئِهٖ ؕ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا قَوۡمًا فٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমার হাত তোমার বগলে রাখ, এটা ত্রুটিমুক্ত অবস্থায় শুভ্রোজ্জ্বল হয়ে বেরিয়ে আসবে। আর ভয় থেকে রক্ষার জন্য তোমার হাত তোমার নিজের দিকে মিলাও। অতঃপর এ দু’টো তোমার রবের পক্ষ থেকে দু’টি প্রমাণ, ফির‘আউন ও তার পারিষদবর্গের জন্য। নিশ্চয় তারা ফাসিক কওম’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৩২)

6 ৬
اَسۡکِنُوۡهُنَّ مِنۡ حَیۡثُ سَکَنۡتُمۡ مِّنۡ وُّجۡدِکُمۡ وَ لَا تُضَآرُّوۡهُنَّ لِتُضَیِّقُوۡا عَلَیۡهِنَّ ؕ وَ اِنۡ کُنَّ اُولَاتِ حَمۡلٍ فَاَنۡفِقُوۡا عَلَیۡهِنَّ حَتّٰی یَضَعۡنَ حَمۡلَهُنَّ ۚ فَاِنۡ اَرۡضَعۡنَ لَکُمۡ فَاٰتُوۡهُنَّ اُجُوۡرَهُنَّ ۚ وَ اۡتَمِرُوۡا بَیۡنَکُمۡ بِمَعۡرُوۡفٍ ۚ وَ اِنۡ تَعَاسَرۡتُمۡ فَسَتُرۡضِعُ لَهٗۤ اُخۡرٰی ؕ
অনুবাদ: তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী যেখানে তোমরা বসবাস কর সেখানে তাদেরকেও বাস করতে দাও, তাদেরকে সঙ্কটে ফেলার জন্য কষ্ট দিয়ো না। আর তারা গর্ভবতী হলে তাদের সন্তান প্রসব করা পর্যন্ত তাদের জন্য তোমরা ব্যয় কর; আর তারা তোমাদের জন্য সন্তানকে দুধ পান করালে তাদের পাওনা তাদেরকে দিয়ে দাও এবং (সন্তানের কল্যাণের জন্য) সংগতভাবে তোমাদের মাঝে পরস্পর পরামর্শ কর। আর যদি তোমরা পরস্পর কঠোর হও তবে পিতার পক্ষে অন্য কোন নারী দুধপান করাবে।
(আত-ত্বলাক্ব আয়াত: ৬)

9 ৯
یَوۡمَ یَجۡمَعُکُمۡ لِیَوۡمِ الۡجَمۡعِ ذٰلِکَ یَوۡمُ التَّغَابُنِ ؕ وَ مَنۡ یُّؤۡمِنۡۢ بِاللّٰهِ وَ یَعۡمَلۡ صَالِحًا یُّکَفِّرۡ عَنۡهُ سَیِّاٰتِهٖ وَ یُدۡخِلۡهُ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِکَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: স্মরণ কর, যেদিন সমাবেশ দিবসের উদ্দেশ্যে আল্লাহ তোমাদের সমবেত করবেন, ঐ দিনই হচ্ছে লাভ-ক্ষতির দিন। আর যে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তিনি তার পাপসমূহ মোচন করে দিবেন এবং তাকে প্রবেশ করাবেন জান্নাতসমূহে, যার পাদদেশ দিয়ে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত হয়, তথায় তারা স্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ৯)

72 ৭২
وَ تِلۡکَ الۡجَنَّۃُ الَّتِیۡۤ اُوۡرِثۡتُمُوۡهَا بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর এটিই জান্নাত, নিজদের আমলের ফলস্বরূপ তোমাদেরকে এর অধিকারী করা হয়েছে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৭২)

7 ৭
اٰمِنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ وَ اَنۡفِقُوۡا مِمَّا جَعَلَکُمۡ مُّسۡتَخۡلَفِیۡنَ فِیۡهِ ؕ فَالَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مِنۡکُمۡ وَ اَنۡفَقُوۡا لَهُمۡ اَجۡرٌ کَبِیۡرٌ
অনুবাদ: তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আন এবং তিনি তোমাদেরকে যা কিছুর উত্তরাধিকারী করেছেন, তা থেকে ব্যয় কর। অতঃপর তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে ও (আল্লাহর পথে) ব্যয় করে তাদের জন্য রয়েছে বিরাট প্রতিফল।
(আল-হাদীদ আয়াত: ৭)

182 ১৮২
وَ الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর সকল প্রশংসা সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহর জন্য।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৮২)

20 ২০
اَلَمۡ تَرَوۡا اَنَّ اللّٰهَ سَخَّرَ لَکُمۡ مَّا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ وَ اَسۡبَغَ عَلَیۡکُمۡ نِعَمَهٗ ظَاهِرَۃً وَّ بَاطِنَۃً ؕ وَ مِنَ النَّاسِ مَنۡ یُّجَادِلُ فِی اللّٰهِ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ وَّ لَا هُدًی وَّ لَا کِتٰبٍ مُّنِیۡرٍ
অনুবাদ: তোমরা কি দেখ না, নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের জন্য নিয়োজিত করেছেন আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে। আর তোমাদের প্রতি তাঁর প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নিআমত ব্যাপক করে দিয়েছেন; মানুষের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহ সম্পর্কে তর্ক করে জ্ঞান, হিদায়াত ও আলো দানকারী কিতাব ছাড়া।
(লুকমান আয়াত: ২০)

83 ৮৩
فَذَرۡهُمۡ یَخُوۡضُوۡا وَ یَلۡعَبُوۡا حَتّٰی یُلٰقُوۡا یَوۡمَهُمُ الَّذِیۡ یُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তাদেরকে ছেড়ে দাও, তারা মগ্ন থাকুক বেহুদা কথায় আর খেল-তামাশায় মত্ত থাকুক যতক্ষণ না সেদিনের সাথে তারা সাক্ষাৎ করে যার প্রতিশ্রুতি তাদেরকে দেয়া হয়েছে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৮৩)

47 ৪৭
نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَا یَسۡتَمِعُوۡنَ بِهٖۤ اِذۡ یَسۡتَمِعُوۡنَ اِلَیۡکَ وَ اِذۡ هُمۡ نَجۡوٰۤی اِذۡ یَقُوۡلُ الظّٰلِمُوۡنَ اِنۡ تَتَّبِعُوۡنَ اِلَّا رَجُلًا مَّسۡحُوۡرًا
অনুবাদ: যখন তারা তোমার প্রতি কান পেতে শুনে, তখন আমি জানি কেন তারা কান পাতে এবং যখন গোপন আলোচনায় মিলিত হয়ে যালিমরা বলে, ‘তোমরা তো কেবল এক যাদুগ্রস্ত লোকের অনুসরণ করছ’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৪৭)

27 ২৭
فَاَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡهِ اَنِ اصۡنَعِ الۡفُلۡکَ بِاَعۡیُنِنَا وَ وَحۡیِنَا فَاِذَا جَآءَ اَمۡرُنَا وَ فَارَ التَّنُّوۡرُ ۙ فَاسۡلُکۡ فِیۡهَا مِنۡ کُلٍّ زَوۡجَیۡنِ اثۡنَیۡنِ وَ اَهۡلَکَ اِلَّا مَنۡ سَبَقَ عَلَیۡهِ الۡقَوۡلُ مِنۡهُمۡ ۚ وَ لَا تُخَاطِبۡنِیۡ فِی الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا ۚ اِنَّهُمۡ مُّغۡرَقُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর আমি তার কাছে ওহী প্রেরণ করলাম যে, তুমি আমার চোখের সামনে ও আমার ওহী অনুযায়ী নৌকা তৈরী কর। তারপর যখন আমার আদেশ আসবে এবং চুলা (পানিতে) উথলে উঠবে তখন প্রত্যেক জীবের এক জোড়া ও তোমার পরিবারবর্গকে নৌযানে তুলে নিও; তবে তাদের মধ্যে যাদের ব্যাপারে পূর্বে সিদ্ধান্ত হয়ে আছে তারা ছাড়া। আর যারা যুলম করেছে তাদের ব্যাপারে তুমি আমাকে সম্বোধন করো না। নিশ্চয় তারা নিমজ্জিত হবে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ২৭)

14 ১৪
فَلَمَّا قَضَیۡنَا عَلَیۡهِ الۡمَوۡتَ مَا دَلَّهُمۡ عَلٰی مَوۡتِهٖۤ اِلَّا دَآبَّۃُ الۡاَرۡضِ تَاۡکُلُ مِنۡسَاَتَهٗ ۚ فَلَمَّا خَرَّ تَبَیَّنَتِ الۡجِنُّ اَنۡ لَّوۡ کَانُوۡا یَعۡلَمُوۡنَ الۡغَیۡبَ مَا لَبِثُوۡا فِی الۡعَذَابِ الۡمُهِیۡنِ
অনুবাদ: তারপর যখন আমি সুলাইমানের মৃত্যুর ফয়সালা করলাম তখন মাটির পোকা জিনদেরকে তার মৃত্যু সম্পর্কে অবহিত করল, যা তার লাঠি খাচ্ছিল। অতঃপর যখন সে পড়ে গেল তখন জিনরা বুঝতে পারল যে, তারা যদি গায়েব জানত তাহলে তারা লাঞ্ছনাদায়ক আযাবে থাকত না।
(সাবা আয়াত: ১৪)

166 ১৬৬
وَ مَاۤ اَصَابَکُمۡ یَوۡمَ الۡتَقَی الۡجَمۡعٰنِ فَبِاِذۡنِ اللّٰهِ وَ لِیَعۡلَمَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের উপর যে বিপদ এসেছিল দুই দল মুখোমুখি হওয়ার দিন তা আল্লাহর অনুমতিক্রমে এবং যাতে তিনি মুমিনদেরকে জেনে নেন।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৬৬)

9 ৯
رَبَّنَاۤ اِنَّکَ جَامِعُ النَّاسِ لِیَوۡمٍ لَّا رَیۡبَ فِیۡهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُخۡلِفُ الۡمِیۡعَادَ
অনুবাদ: হে আমাদের রব, নিশ্চয় আপনি মানুষকে সমবেত করবেন এমন একদিন, যাতে কোন সন্দেহ নেই। নিশ্চয় আল্লাহ প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৯)

140 ১৪০
وَ اِنَّ رَبَّکَ لَهُوَ الۡعَزِیۡزُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রব তিনি মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৪০)

35 ৩৫
یَوۡمَ یَتَذَکَّرُ الۡاِنۡسَانُ مَا سَعٰی
অনুবাদ: সেদিন মানুষ স্মরণ করবে তা, যা সে চেষ্টা করেছে।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৩৫)

23 ২৩
اِنۡ هِیَ اِلَّاۤ اَسۡمَآءٌ سَمَّیۡتُمُوۡهَاۤ اَنۡتُمۡ وَ اٰبَآؤُکُمۡ مَّاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ بِهَا مِنۡ سُلۡطٰنٍ ؕ اِنۡ یَّتَّبِعُوۡنَ اِلَّا الظَّنَّ وَ مَا تَهۡوَی الۡاَنۡفُسُ ۚ وَ لَقَدۡ جَآءَهُمۡ مِّنۡ رَّبِّهِمُ الۡهُدٰی
অনুবাদ: এগুলো কেবল কতিপয় নাম, যে নামগুলো তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষেরা রেখেছ। এ ব্যাপারে আল্লাহ কোন দলীল-প্রমাণ নাযিল করেননি। তারা তো কেবল অনুমান এবং নিজেরা যা চায়, তার অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের রবের পক্ষ থেকে হিদায়াত এসেছে।
(আন-নাজম আয়াত: ২৩)

79 ৭৯
فَانۡتَقَمۡنَا مِنۡهُمۡ ۘ وَ اِنَّهُمَا لَبِاِمَامٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তাদের থেকে প্রতিশোধ নিলাম। আর এ (জনপদ) দু’টি উন্মুক্ত রাস্তার পাশেই বিদ্যমান।
(আল-হিজর আয়াত: ৭৯)

2 ২
وَ طُوۡرِ سِیۡنِیۡنَ ۙ
অনুবাদ: কসম ‘সিনাই’ পর্বতের,
(আত-ত্বীন আয়াত: ২)

49 ৪৯
وَ رَسُوۡلًا اِلٰی بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ ۬ۙ اَنِّیۡ قَدۡ جِئۡتُکُمۡ بِاٰیَۃٍ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ ۙ اَنِّیۡۤ اَخۡلُقُ لَکُمۡ مِّنَ الطِّیۡنِ کَهَیۡـَٔۃِ الطَّیۡرِ فَاَنۡفُخُ فِیۡهِ فَیَکُوۡنُ طَیۡرًۢا بِاِذۡنِ اللّٰهِ ۚ وَ اُبۡرِیٴُ الۡاَکۡمَهَ وَ الۡاَبۡرَصَ وَ اُحۡیِ الۡمَوۡتٰی بِاِذۡنِ اللّٰهِ ۚ وَ اُنَبِّئُکُمۡ بِمَا تَاۡکُلُوۡنَ وَ مَا تَدَّخِرُوۡنَ ۙ فِیۡ بُیُوۡتِکُمۡ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর বনী ইসরাঈলদের রাসূল বানাবেন (সে বলবে) ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের নিকট তোমাদের রবের পক্ষ থেকে নিদর্শন নিয়ে এসেছি যে, অবশ্যই আমি তোমাদের জন্য কাদামাটি দিয়ে পাখির আকৃতি বানাব, অতঃপর আমি তাতে ফুঁক দেব। ফলে আল্লাহর হুকুমে সেটি পাখি হয়ে যাবে। আর আমি আল্লাহর হুকুমে জন্মান্ধ ও কুষ্ঠ রুগীকে সুস্থ করব এবং মৃতকে জীবিত করব। আর তোমরা যা আহার কর এবং তোমাদের ঘরে যা জমা করে রাখ তা আমি তোমাদেরকে জানিয়ে দেব। নিশ্চয় এতে তোমাদের জন্য নিদর্শন রয়েছে, যদি তোমরা মুমিন হও’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪৯)

29 ২৯
اِنۡطَلِقُوۡۤا اِلٰی مَا کُنۡتُمۡ بِهٖ تُکَذِّبُوۡنَ
অনুবাদ: (তাদেরকে বলা হবে), তোমরা যা অস্বীকার করতে সেদিকে গমন কর।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ২৯)

13 ১৩
ءَاَشۡفَقۡتُمۡ اَنۡ تُقَدِّمُوۡا بَیۡنَ یَدَیۡ نَجۡوٰىکُمۡ صَدَقٰتٍ ؕ فَاِذۡ لَمۡ تَفۡعَلُوۡا وَ تَابَ اللّٰهُ عَلَیۡکُمۡ فَاَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ وَ اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ ؕ وَ اللّٰهُ خَبِیۡرٌۢ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা কি ভয় পেয়ে গেলে যে, একান্ত পরামর্শের পূর্বে সদাকা পেশ করবে? হ্যাঁ, যখন তোমরা তা করতে পারলে না, আর আল্লাহও তোমাদের ক্ষমা করে দিলেন, তখন তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য কর। তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক অবগত।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ১৩)

38 ৩৮
هٰۤاَنۡتُمۡ هٰۤؤُلَآءِ تُدۡعَوۡنَ لِتُنۡفِقُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ۚ فَمِنۡکُمۡ مَّنۡ یَّبۡخَلُ ۚ وَ مَنۡ یَّبۡخَلۡ فَاِنَّمَا یَبۡخَلُ عَنۡ نَّفۡسِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ الۡغَنِیُّ وَ اَنۡتُمُ الۡفُقَرَآءُ ۚ وَ اِنۡ تَتَوَلَّوۡا یَسۡتَبۡدِلۡ قَوۡمًا غَیۡرَکُمۡ ۙ ثُمَّ لَا یَکُوۡنُوۡۤا اَمۡثَالَکُمۡ
অনুবাদ: তোমরাই তো তারা, তোমাদের আহবান করা হচ্ছে যে, তোমরা আল্লাহর পথে ব্যয় করবে। অথচ তোমাদের কেউ কেউ কার্পণ্য করছে। তবে যে কার্পণ্য করছে সে তো নিজের প্রতিই কার্পণ্য করছে। আর আল্লাহ অভাবমুক্ত এবং তোমরা অভাবগ্রস্ত। যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও, তবে তিনি তোমাদের ছাড়া অন্য কোন কওমকে স্থলাভিষিক্ত করবেন। তারপর তারা তোমাদের অনুরূপ হবে না।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৩৮)

59 ৫৯
قُلۡ اَرَءَیۡتُمۡ مَّاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ لَکُمۡ مِّنۡ رِّزۡقٍ فَجَعَلۡتُمۡ مِّنۡهُ حَرَامًا وَّ حَلٰلًا ؕ قُلۡ آٰللّٰهُ اَذِنَ لَکُمۡ اَمۡ عَلَی اللّٰهِ تَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা কি ভেবে দেখেছ, আল্লাহ তোমাদের জন্য যে রিয্ক নাযিল করেছেন, পরে তোমরা তার কিছু বানিয়েছ হারাম ও হালাল’। বল, ‘আল্লাহ কি তোমাদেরকে অনুমতি দিয়েছেন, নাকি আল্লাহর উপর তোমরা মিথ্যা রটাচ্ছ’?
(ইউনুস আয়াত: ৫৯)

26 ২৬
عٰلِمُ الۡغَیۡبِ فَلَا یُظۡهِرُ عَلٰی غَیۡبِهٖۤ اَحَدًا
অনুবাদ: তিনি অদৃশ্যের জ্ঞানী, আর তিনি তাঁর অদৃশ্যের জ্ঞান কারো কাছে প্রকাশ করেন না।
(আল-জ্বিন আয়াত: ২৬)

28 ২৮
مَاۤ اَغۡنٰی عَنِّیۡ مَالِیَهۡ
অনুবাদ: ‘আমার সম্পদ আমার কোন কাজেই আসল না!’
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ২৮)

153 ১৫৩
وَ الَّذِیۡنَ عَمِلُوا السَّیِّاٰتِ ثُمَّ تَابُوۡا مِنۡۢ بَعۡدِهَا وَ اٰمَنُوۡۤا ۫ اِنَّ رَبَّکَ مِنۡۢ بَعۡدِهَا لَغَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যারা খারাপ কাজ করল, তারপর তাওবা করল এবং ঈমান আনল, নিশ্চয় তোমার রব এরপরও ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৫৩)

55 ৫৫
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৫৫)

13 ১৩
شَرَعَ لَکُمۡ مِّنَ الدِّیۡنِ مَا وَصّٰی بِهٖ نُوۡحًا وَّ الَّذِیۡۤ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ وَ مَا وَصَّیۡنَا بِهٖۤ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ مُوۡسٰی وَ عِیۡسٰۤی اَنۡ اَقِیۡمُوا الدِّیۡنَ وَ لَا تَتَفَرَّقُوۡا فِیۡهِ ؕ کَبُرَ عَلَی الۡمُشۡرِکِیۡنَ مَا تَدۡعُوۡهُمۡ اِلَیۡهِ ؕ اَللّٰهُ یَجۡتَبِیۡۤ اِلَیۡهِ مَنۡ یَّشَآءُ وَ یَهۡدِیۡۤ اِلَیۡهِ مَنۡ یُّنِیۡبُ
অনুবাদ: তিনি তোমাদের জন্য দীন বিধিবদ্ধ করে দিয়েছেন; যে বিষয়ে তিনি নূহকে নির্দেশ দিয়েছিলেন, আর আমি তোমার কাছে যে ওহী পাঠিয়েছি এবং ইবরাহীম, মূসা ও ঈসাকে যে নির্দেশ দিয়েছিলাম তা হল, তোমরা দীন কায়েম করবে এবং এতে বিচ্ছিন্ন হবে না। তুমি মুশরিকদেরকে যেদিকে আহবান করছ তা তাদের কাছে কঠিন মনে হয়; আল্লাহ যাকে চান তার দিকে নিয়ে আসেন। আর যে তাঁর অভিমুখী হয় তাকে তিনি হিদায়াত দান করেন।
(আশ-শূরা আয়াত: ১৩)

27 ২৭
لَقَدۡ صَدَقَ اللّٰهُ رَسُوۡلَهُ الرُّءۡیَا بِالۡحَقِّ ۚ لَتَدۡخُلُنَّ الۡمَسۡجِدَ الۡحَرَامَ اِنۡ شَآءَ اللّٰهُ اٰمِنِیۡنَ ۙ مُحَلِّقِیۡنَ رُءُوۡسَکُمۡ وَ مُقَصِّرِیۡنَ ۙ لَا تَخَافُوۡنَ ؕ فَعَلِمَ مَا لَمۡ تَعۡلَمُوۡا فَجَعَلَ مِنۡ دُوۡنِ ذٰلِکَ فَتۡحًا قَرِیۡبًا
অনুবাদ: অবশ্যই আল্লাহ তাঁর রাসূলকে স্বপ্নটি যথাযথভাবে সত্যে পরিণত করে দিয়েছেন। তোমরা ইনশাআল্লাহ নিরাপদে তোমাদের মাথা মুন্ডন করে এবং চুল ছেঁটে নির্ভয়ে আল-মাসজিদুল হারামে অবশ্যই প্রবেশ করবে। অতঃপর আল্লাহ জেনেছেন যা তোমরা জানতে না। সুতরাং এ ছাড়াও তিনি দিলেন এক নিকটবর্তী বিজয়।
(আল-ফাতহ আয়াত: ২৭)

14 ১৪
وَ قَدۡ خَلَقَکُمۡ اَطۡوَارًا
অনুবাদ: ‘অথচ তিনি তোমাদেরকে নানা স্তরে সৃষ্টি করেছেন’।
(নূহ আয়াত: ১৪)

6 ৬
اِنَّهُمۡ یَرَوۡنَهٗ بَعِیۡدًا
অনুবাদ: তারা তো এটিকে সুদূরপরাহত মনে করে।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৬)

54 ৫৪
اِنَّ رَبَّکُمُ اللّٰهُ الَّذِیۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ فِیۡ سِتَّۃِ اَیَّامٍ ثُمَّ اسۡتَوٰی عَلَی الۡعَرۡشِ ۟ یُغۡشِی الَّیۡلَ النَّهَارَ یَطۡلُبُهٗ حَثِیۡثًا ۙ وَّ الشَّمۡسَ وَ الۡقَمَرَ وَ النُّجُوۡمَ مُسَخَّرٰتٍۭ بِاَمۡرِهٖ ؕ اَلَا لَهُ الۡخَلۡقُ وَ الۡاَمۡرُ ؕ تَبٰرَکَ اللّٰهُ رَبُّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমাদের রব আসমানসমূহ ও যমীন ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর আরশে উঠেছেন। তিনি রাত দ্বারা দিনকে ঢেকে দেন। প্রত্যেকটি একে অপরকে দ্রুত অনুসরণ করে। আর (সৃষ্টি করেছেন) সূর্য, চাঁদ ও তারকারাজী, যা তাঁর নির্দেশে নিয়োজিত। জেনে রাখ, সৃষ্টি ও নির্দেশ তাঁরই। আল্লাহ মহান, যিনি সকল সৃষ্টির রব।
(আল-আরাফ আয়াত: ৫৪)

15 ১৫
قَالَ اِنَّکَ مِنَ الۡمُنۡظَرِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘নিশ্চয় তুমি অবকাশপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৫)

36 ৩৬
وَ اِذَاۤ اَذَقۡنَا النَّاسَ رَحۡمَۃً فَرِحُوۡا بِهَا ؕ وَ اِنۡ تُصِبۡهُمۡ سَیِّئَۃٌۢ بِمَا قَدَّمَتۡ اَیۡدِیۡهِمۡ اِذَا هُمۡ یَقۡنَطُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি যখন মানুষকে রহমতের স্বাদ আস্বাদন করাই তখন তারা তাতে আনন্দিত হয়। আর যদি তাদের কৃতকর্মের কারণে তাদের উপর অকল্যাণ পৌঁছে তখন তারা হতাশ হয়ে পড়ে।
(আর-রুম আয়াত: ৩৬)

107 ১০৭
فَاِنۡ عُثِرَ عَلٰۤی اَنَّهُمَا اسۡتَحَقَّاۤ اِثۡمًا فَاٰخَرٰنِ یَقُوۡمٰنِ مَقَامَهُمَا مِنَ الَّذِیۡنَ اسۡتَحَقَّ عَلَیۡهِمُ الۡاَوۡلَیٰنِ فَیُقۡسِمٰنِ بِاللّٰهِ لَشَهَادَتُنَاۤ اَحَقُّ مِنۡ شَهَادَتِهِمَا وَ مَا اعۡتَدَیۡنَاۤ ۫ۖ اِنَّاۤ اِذًا لَّمِنَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: কিন্তু যদি জানা যায় যে, তারা পাপে লিপ্ত হয়েছে, তাহলে তাদের মধ্য থেকে যাদের স্বার্থহানী ঘটেছে- অন্য দু’ব্যক্তি প্রথমোক্ত দু’জনের স্থলাভিষিক্ত হবে। অতঃপর তারা আল্লাহর নামে কসম করে বলবে, ‘অবশ্যই আমাদের সাক্ষ্য তাদের সাক্ষ্য থেকে অধিক সত্য এবং আমরা সীমালঙ্ঘন করিনি; করলে অবশ্যই আমরা যালিমদের অন্তর্ভুক্ত হব’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১০৭)

17 ১৭
لَنۡ تُغۡنِیَ عَنۡهُمۡ اَمۡوَالُهُمۡ وَ لَاۤ اَوۡلَادُهُمۡ مِّنَ اللّٰهِ شَیۡئًا ؕ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ ؕ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহর বিপরীতে তাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তাদের আদৌ কোন কাজে আসবে না। এরাই জাহান্নামের অধিবাসী। তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ১৭)

20 ২০
وَ یَوۡمَ یُعۡرَضُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا عَلَی النَّارِ ؕ اَذۡهَبۡتُمۡ طَیِّبٰتِکُمۡ فِیۡ حَیَاتِکُمُ الدُّنۡیَا وَ اسۡتَمۡتَعۡتُمۡ بِهَا ۚ فَالۡیَوۡمَ تُجۡزَوۡنَ عَذَابَ الۡهُوۡنِ بِمَا کُنۡتُمۡ تَسۡتَکۡبِرُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ بِغَیۡرِ الۡحَقِّ وَ بِمَا کُنۡتُمۡ تَفۡسُقُوۡنَ
অনুবাদ: আর যেদিন কাফিরদেরকে জাহান্নামের সামনে পেশ করা হবে (তাদেরকে বলা হবে) ‘তোমরা তোমাদের দুনিয়ার জীবনে তোমাদের সুখ সামগ্রীগুলো নিঃশেষ করেছ এবং সেগুলো ভোগ করেছ। তোমরা যেহেতু অন্যায়ভাবে যমীনে অহঙ্কার করতে এবং তোমরা যেহেতু নাফরমানী করতে, সেহেতু তার প্রতিফলস্বরূপ আজ তোমাদেরকে অপমানজনক আযাব প্রদান করা হবে’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ২০)

87 ৮৭
تَرۡجِعُوۡنَهَاۤ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: ফিরিয়ে আনছ না রূহকে, যদি তোমরা সত্যবাদী হও?
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৮৭)

64 ৬৪
فَکَذَّبُوۡهُ فَاَنۡجَیۡنٰهُ وَ الَّذِیۡنَ مَعَهٗ فِی الۡفُلۡکِ وَ اَغۡرَقۡنَا الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا ؕ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا قَوۡمًا عَمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা তাকে মিথ্যাবাদী বলল। ফলে আমি তাকে ও তার সাথে নৌকায় যারা ছিল তাদেরকে রক্ষা করলাম; আর যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছিল তাদেরকে আমি ডুবিয়ে দিলাম। নিশ্চয় তারা ছিল অন্ধ কওম।
(আল-আরাফ আয়াত: ৬৪)

35 ৩৫
اُولٰٓئِکَ فِیۡ جَنّٰتٍ مُّکۡرَمُوۡنَ
অনুবাদ: তারাই জান্নাতসমূহে সম্মানিত হবে।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৩৫)

64 ৬৪
اِصۡلَوۡهَا الۡیَوۡمَ بِمَا کُنۡتُمۡ تَکۡفُرُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা যে কুফরী করতে সে কারণে আজ তোমরা এতে প্রবেশ কর।
(ইয়াসীন আয়াত: ৬৪)

20 ২০
ثُمَّ قُتِلَ کَیۡفَ قَدَّرَ
অনুবাদ: তারপর সে ধ্বংস হোক! কীভাবে সে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করল?
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ২০)

22 ২২
فَحَمَلَتۡهُ فَانۡتَبَذَتۡ بِهٖ مَکَانًا قَصِیًّا
অনুবাদ: তারপর সে তাকে গর্ভে ধারণ করল এবং তা নিয়ে দূরবর্তী একটি স্থানে চলে গেল।
(মারইয়াম আয়াত: ২২)

107 ১০৭
خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا مَا دَامَتِ السَّمٰوٰتُ وَ الۡاَرۡضُ اِلَّا مَا شَآءَ رَبُّکَ ؕ اِنَّ رَبَّکَ فَعَّالٌ لِّمَا یُرِیۡدُ
অনুবাদ: সেখানে তারা স্থায়ী হবে, যতদিন পর্যন্ত আসমানসমূহ ও যমীন থাকবে*, অবশ্য তোমার রব যা চান**। নিশ্চয় তোমার রব তা-ই করে যা তিনি ইচ্ছা করেন।
(হূদ আয়াত: ১০৭)

147 ১৪৭
فَاِنۡ کَذَّبُوۡکَ فَقُلۡ رَّبُّکُمۡ ذُوۡ رَحۡمَۃٍ وَّاسِعَۃٍ ۚ وَ لَا یُرَدُّ بَاۡسُهٗ عَنِ الۡقَوۡمِ الۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যদি তারা তোমাকে মিথ্যাবাদী বলে, তবে তুমি বল, তোমাদের রব সর্বব্যাপী দয়ার অধিকারী। আর তার আযাব অপরাধী কওম থেকে ফেরানো হয় না।
(আল-আনআম আয়াত: ১৪৭)

41 ৪১
مَثَلُ الَّذِیۡنَ اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اَوۡلِیَآءَ کَمَثَلِ الۡعَنۡکَبُوۡتِ ۖۚ اِتَّخَذَتۡ بَیۡتًا ؕ وَ اِنَّ اَوۡهَنَ الۡبُیُوۡتِ لَبَیۡتُ الۡعَنۡکَبُوۡتِ ۘ لَوۡ کَانُوۡا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: যারা আল্লাহ ছাড়া বহু অভিভাবক গ্রহণ করে, তাদের দৃষ্টান্ত মাকড়সার ন্যায়, যে ঘর বানায় এবং নিশ্চয় সবচাইতে দুর্বল ঘর হল মাকড়সার ঘর, যদি তারা জানত।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৪১)

7 ৭
رَبِّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا بَیۡنَهُمَا ۘ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّوۡقِنِیۡنَ
অনুবাদ: যিনি আসমানসমূহ, যমীন ও এ দু‘য়ের মধ্যবর্তী সবকিছুর রব; যদি তোমরা দৃঢ় বিশ্বাস পোষণকারী হও।
(আদ-দুখান আয়াত: ৭)

16 ১৬
فَعَصٰی فِرۡعَوۡنُ الرَّسُوۡلَ فَاَخَذۡنٰهُ اَخۡذًا وَّبِیۡلًا
অনুবাদ: কিন্তু ফির‘আউন রাসূলকে অমান্য করল। তাই আমি তাকে অত্যন্ত শক্তভাবে পাকড়াও করলাম।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ১৬)

36 ৩৬
وَ اعۡبُدُوا اللّٰهَ وَ لَا تُشۡرِکُوۡا بِهٖ شَیۡئًا وَّ بِالۡوَالِدَیۡنِ اِحۡسَانًا وَّ بِذِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡیَتٰمٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنِ وَ الۡجَارِ ذِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡجَارِ الۡجُنُبِ وَ الصَّاحِبِ بِالۡجَنۡۢبِ وَ ابۡنِ السَّبِیۡلِ ۙ وَ مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ مَنۡ کَانَ مُخۡتَالًا فَخُوۡرَا
অনুবাদ: তোমরা ইবাদাত কর আল্লাহর, তাঁর সাথে কোন কিছুকে শরীক করো না। আর সদ্ব্যবহার কর মাতা-পিতার সাথে, নিকট আত্মীয়ের সাথে, ইয়াতীম, মিসকীন, নিকট আত্মীয়- প্রতিবেশী, অনাত্মীয়- প্রতিবেশী, পার্শ্ববর্তী সাথী, মুসাফির এবং তোমাদের মালিকানাভুক্ত দাস-দাসীদের সাথে। নিশ্চয় আল্লাহ পছন্দ করেন না তাদেরকে যারা দাম্ভিক, অহঙ্কারী।
(আন-নিসা আয়াত: ৩৬)

123 ১২৩
وَ اتَّقُوۡا یَوۡمًا لَّا تَجۡزِیۡ نَفۡسٌ عَنۡ نَّفۡسٍ شَیۡئًا وَّ لَا یُقۡبَلُ مِنۡهَا عَدۡلٌ وَّ لَا تَنۡفَعُهَا شَفَاعَۃٌ وَّ لَا هُمۡ یُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা ভয় কর সেদিনকে, যেদিন কেউ কারো কোন কাজে আসবে না এবং কোন ব্যক্তি থেকে বিনিময় গ্রহণ করা হবে না আর কোন সুপারিশ তার উপকারে আসবে না এবং তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১২৩)

58 ৫৮
وَ اِذَا بُشِّرَ اَحَدُهُمۡ بِالۡاُنۡثٰی ظَلَّ وَجۡهُهٗ مُسۡوَدًّا وَّ هُوَ کَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যখন তাদের কাউকে কন্যা সন্তানের সুসংবাদ দেয়া হয়; তখন তার চেহারা কালো হয়ে যায়। আর সে থাকে দুঃখ ভারাক্রান্ত।
(আন-নাহাল আয়াত: ৫৮)

24 ২৪
فَمَا کَانَ جَوَابَ قَوۡمِهٖۤ اِلَّاۤ اَنۡ قَالُوا اقۡتُلُوۡهُ اَوۡ حَرِّقُوۡهُ فَاَنۡجٰىهُ اللّٰهُ مِنَ النَّارِ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর ইবরাহীমের কওমের জবাব ছিল কেবল এই যে, তারা বলল, ‘ওকে হত্যা কর অথবা জ্বালিয়ে দাও।’ অতঃপর আল্লাহ আগুন থেকে তাকে রক্ষা করলেন; নিশ্চয় এতে বহু নিদর্শন রয়েছে, যারা ঈমান আনে, সেই কওমের জন্য।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ২৪)

77 ৭৭
وَ جَعَلۡنَا ذُرِّیَّتَهٗ هُمُ الۡبٰقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তার বংশধরদেরকেই আমি অবশিষ্ট রেখেছিলাম,
(আস-সাফফাত আয়াত: ৭৭)

110 ১১০
کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: এভাবেই আমি সৎকর্মশীলদের পুরস্কৃত করে থাকি।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১১০)

65 ৬৫
رَبُّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا بَیۡنَهُمَا فَاعۡبُدۡهُ وَ اصۡطَبِرۡ لِعِبَادَتِهٖ ؕ هَلۡ تَعۡلَمُ لَهٗ سَمِیًّا
অনুবাদ: তিনি আসমানসমূহ, যমীন ও এতদোভয়ের মধ্যে যা আছে তার রব। সুতরাং তাঁর ইবাদাত কর এবং তাঁরই ইবাদাতে ধৈর্যশীল থাক। তুমি কি তাঁর সমতুল্য কাউকে জান?
(মারইয়াম আয়াত: ৬৫)

152 ১৫২
الَّذِیۡنَ یُفۡسِدُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَا یُصۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: ‘যারা পৃথিবীতে ফাসাদ সৃষ্টি করে এবং শান্তি স্থাপন করে না’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৫২)

28 ২৮
کَیۡفَ تَکۡفُرُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ کُنۡتُمۡ اَمۡوَاتًا فَاَحۡیَاکُمۡ ۚ ثُمَّ یُمِیۡتُکُمۡ ثُمَّ یُحۡیِیۡکُمۡ ثُمَّ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: কীভাবে তোমরা আল্লাহর সাথে কুফরী করছ অথচ তোমরা ছিলে মৃত? অতঃপর তিনি তোমাদেরকে জীবিত করেছেন। এরপর তিনি তোমাদেরকে মৃত্যু দেবেন অতঃপর জীবিত করবেন। এরপর তাঁরই নিকট তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৮)

6 ৬
لَقَدۡ کَانَ لَکُمۡ فِیۡهِمۡ اُسۡوَۃٌ حَسَنَۃٌ لِّمَنۡ کَانَ یَرۡجُوا اللّٰهَ وَ الۡیَوۡمَ الۡاٰخِرَ ؕ وَ مَنۡ یَّتَوَلَّ فَاِنَّ اللّٰهَ هُوَ الۡغَنِیُّ الۡحَمِیۡدُ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমাদের জন্য তাদের মধ্যে* উত্তম আদর্শ রয়েছে, যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রত্যাশা করে, আর যে মুখ ফিরিয়ে নেয়, (সে জেনে রাখুক) নিশ্চয় আল্লাহ তো অভাবমুক্ত, সপ্রশংসিত।
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ৬)

20 ২০
وَ قَالُوۡا لَوۡ شَآءَ الرَّحۡمٰنُ مَا عَبَدۡنٰهُمۡ ؕ مَا لَهُمۡ بِذٰلِکَ مِنۡ عِلۡمٍ ٭ اِنۡ هُمۡ اِلَّا یَخۡرُصُوۡنَ
অনুবাদ: তারা আর বলে, ‘পরম করুণাময় আল্লাহ ইচ্ছা করলে আমরা এদের ইবাদাত করতাম না’, এ বিষয়ে তাদের কোন জ্ঞান নেই। তারা শুধু মনগড়া কথা বলছে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ২০)

115 ১১৫
قَالُوۡا یٰمُوۡسٰۤی اِمَّاۤ اَنۡ تُلۡقِیَ وَ اِمَّاۤ اَنۡ نَّکُوۡنَ نَحۡنُ الۡمُلۡقِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে মূসা, হয় তুমি নিক্ষেপ করবে, নয়তো আমরাই নিক্ষেপ করব।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১১৫)

95 ৯৫
اِنَّ اللّٰهَ فَالِقُ الۡحَبِّ وَ النَّوٰی ؕ یُخۡرِجُ الۡحَیَّ مِنَ الۡمَیِّتِ وَ مُخۡرِجُ الۡمَیِّتِ مِنَ الۡحَیِّ ؕ ذٰلِکُمُ اللّٰهُ فَاَنّٰی تُؤۡفَکُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ বীজ ও আঁটি বিদীর্ণকারী। তিনি মৃত থেকে জীবিতকে বের করেন এবং জীবিত থেকে মৃতকে বেরকারী। তিনিই আল্লাহ, সুতরাং (সৎপথ থেকে) কোথায় তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হচ্ছে?
(আল-আনআম আয়াত: ৯৫)

15 ১৫
وَ لَقَدۡ کَانُوۡا عَاهَدُوا اللّٰهَ مِنۡ قَبۡلُ لَا یُوَلُّوۡنَ الۡاَدۡبَارَ ؕ وَ کَانَ عَهۡدُ اللّٰهِ مَسۡـُٔوۡلًا
অনুবাদ: আর এরা পূর্বেই আল্লাহর সাথে অঙ্গীকার করেছিল যে, তারা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করবে না। আর আল্লাহর সাথে কৃত অঙ্গীকার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে।
(আল-আহযাব আয়াত: ১৫)

49 ৪৯
بَلۡ هُوَ اٰیٰتٌۢ بَیِّنٰتٌ فِیۡ صُدُوۡرِ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡعِلۡمَ ؕ وَ مَا یَجۡحَدُ بِاٰیٰتِنَاۤ اِلَّا الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: বরং যাদেরকে জ্ঞান দেয়া হয়েছে, তাদের অন্তরে তা সুস্পষ্ট নিদর্শন। আর যালিমরা ছাড়া আমার আয়াতসমূহকে কেউ অস্বীকার করে না।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৪৯)

29 ২৯
لَیۡسَ عَلَیۡکُمۡ جُنَاحٌ اَنۡ تَدۡخُلُوۡا بُیُوۡتًا غَیۡرَ مَسۡکُوۡنَۃٍ فِیۡهَا مَتَاعٌ لَّکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ مَا تُبۡدُوۡنَ وَ مَا تَکۡتُمُوۡنَ
অনুবাদ: যে ঘরে কেউ বাস করে না, তাতে তোমাদের কোন ভোগসামগ্রী থাকলে, সেখানে তোমাদের প্রবেশে কোন পাপ হবে না। আর আল্লাহ জানেন যা তোমরা প্রকাশ কর আর যা তোমরা গোপন কর।
(আন-নূর আয়াত: ২৯)

174 ১৭৪
اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً ؕ وَ مَا کَانَ اَکۡثَرُهُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এতে এক নিদর্শন রয়েছে। আর তাদের অধিকাংশই মুমিন ছিল না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৭৪)

284 ২৮৪
لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ اِنۡ تُبۡدُوۡا مَا فِیۡۤ اَنۡفُسِکُمۡ اَوۡ تُخۡفُوۡهُ یُحَاسِبۡکُمۡ بِهِ اللّٰهُ ؕ فَیَغۡفِرُ لِمَنۡ یَّشَآءُ وَ یُعَذِّبُ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আল্লাহর জন্যই যা রয়েছে আসমানসমূহে এবং যা রয়েছে যমীনে। আর তোমরা যদি প্রকাশ কর যা তোমাদের অন্তরে রয়েছে অথবা গোপন কর, আল্লাহ সে বিষয়ে তোমাদের হিসাব নেবেন। অতঃপর তিনি যাকে চান ক্ষমা করবেন, আর যাকে চান আযাব দেবেন। আর আল্লাহ সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৮৪)

3 ৩
فَالۡمُغِیۡرٰتِ صُبۡحًا ۙ
অনুবাদ: অতঃপর যারা প্রত্যুষে হানা দেয়,
(আল-আদিয়াত আয়াত: ৩)

11 ১১
ذَرۡنِیۡ وَ مَنۡ خَلَقۡتُ وَحِیۡدًا
অনুবাদ: আমাকে এবং যাকে আমি সৃষ্টি করেছি তাকে একাকী ছেড়ে দাও।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ১১)

37 ৩৭
اِنَّمَا النَّسِیۡٓءُ زِیَادَۃٌ فِی الۡکُفۡرِ یُضَلُّ بِهِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا یُحِلُّوۡنَهٗ عَامًا وَّ یُحَرِّمُوۡنَهٗ عَامًا لِّیُوَاطِـُٔوۡا عِدَّۃَ مَا حَرَّمَ اللّٰهُ فَیُحِلُّوۡا مَا حَرَّمَ اللّٰهُ ؕ زُیِّنَ لَهُمۡ سُوۡٓءُ اَعۡمَالِهِمۡ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় কোন মাসকে পিছিয়ে দেয়া কুফরী বৃদ্ধি করে, এর দ্বারা কাফিররা পথভ্রষ্ট হয়, তারা এটি এক বছর হালাল করে এবং আরেক বছর হারাম করে, যাতে তারা আল্লাহ যা হারাম করেছেন তার সংখ্যা ঠিক রাখে। ফলে আল্লাহ যা হারাম করেছেন, তা তারা হালাল করে। তাদের মন্দ আমলসমূহ তাদের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে। আর আল্লাহ কাফির কওমকে হিদায়াত দেন না।
(আত-তাওবা আয়াত: ৩৭)

57 ৫৭
فَاَنۡجَیۡنٰهُ وَ اَهۡلَهٗۤ اِلَّا امۡرَاَتَهٗ ۫ قَدَّرۡنٰهَا مِنَ الۡغٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব আমি মুক্তি দিলাম তাকে ও তার পরিবারকে, তবে তার স্ত্রীকে ছাড়া। আমি তাকে ধ্বংসপ্রাপ্তদের মধ্যে সাব্যস্ত করে রেখেছিলাম।
(আন-নামাল আয়াত: ৫৭)

67 ৬৭
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا ءَ اِذَا کُنَّا تُرٰبًا وَّ اٰبَآؤُنَاۤ اَئِنَّا لَمُخۡرَجُوۡنَ
অনুবাদ: আর কাফিররা বলে, ‘আমরা ও আমাদের পিতৃপুরুষরা মাটি হয়ে যাব তখনো কি আমাদেরকে উত্থিত করা হবে’?
(আন-নামাল আয়াত: ৬৭)

6 ৬
اَلَمۡ یَجِدۡکَ یَتِیۡمًا فَاٰوٰی ۪
অনুবাদ: তিনি কি তোমাকে ইয়াতীম অবস্থায় পাননি? অতঃপর তিনি আশ্রয় দিয়েছেন।
(আদ-দুহা আয়াত: ৬)

51 ৫১
وَ لَا تَجۡعَلُوۡا مَعَ اللّٰهِ اِلٰـهًا اٰخَرَ ؕ اِنِّیۡ لَکُمۡ مِّنۡهُ نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর তোমরা আল্লাহর সাথে কোন ইলাহ নির্ধারণ করো না; আমি তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের জন্য এক স্পষ্ট সতর্ককারী।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৫১)

17 ১৭
وَ کَمۡ اَهۡلَکۡنَا مِنَ الۡقُرُوۡنِ مِنۡۢ بَعۡدِ نُوۡحٍ ؕ وَ کَفٰی بِرَبِّکَ بِذُنُوۡبِ عِبَادِهٖ خَبِیۡرًۢا بَصِیۡرًا
অনুবাদ: আর নূহের পর আমি কত প্রজন্ম ধ্বংস করেছি! তোমার রব তাঁর বান্দাদের পাপের ব্যাপারে পূর্ণ অবহিত ও সর্বদ্রষ্টা হিসেবে যথেষ্ট।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১৭)

2 ২
الَّذِیۡ خَلَقَ فَسَوّٰی
অনুবাদ: যিনি সৃষ্টি করেন। অতঃপর সুসম করেন।
(আল-আলা আয়াত: ২)

34 ৩৪
لِیَکۡفُرُوۡا بِمَاۤ اٰتَیۡنٰهُمۡ ؕ فَتَمَتَّعُوۡا ٝ فَسَوۡفَ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: ফলে আমি তাদের যা দিয়েছি তার প্রতি তারা অকৃতজ্ঞ হয়। সুতরাং তোমরা ভোগ করে নাও। শীঘ্রই তোমরা জানতে পারবে।
(আর-রুম আয়াত: ৩৪)

117 ১১৭
وَ مَا کَانَ رَبُّکَ لِیُهۡلِکَ الۡقُرٰی بِظُلۡمٍ وَّ اَهۡلُهَا مُصۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমার রব এমন নন যে, তিনি অন্যায়ভাবে জনপদসমূহ ধ্বংস করে দেবেন, অথচ তার অধিবাসীরা সংশোধনকারী।
(হূদ আয়াত: ১১৭)

23 ২৩
وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِاٰیٰتِ اللّٰهِ وَ لِقَآئِهٖۤ اُولٰٓئِکَ یَئِسُوۡا مِنۡ رَّحۡمَتِیۡ وَ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যারা আল্লাহর আয়াতসমূহ ও তাঁর সাক্ষাত অস্বীকার করে তারা আমার রহমত থেকে হতাশ হবে এবং তাদের জন্যই রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ২৩)

10 ১০
قُلۡ اَرَءَیۡتُمۡ اِنۡ کَانَ مِنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ وَ کَفَرۡتُمۡ بِهٖ وَ شَهِدَ شَاهِدٌ مِّنۡۢ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ عَلٰی مِثۡلِهٖ فَاٰمَنَ وَ اسۡتَکۡبَرۡتُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: বল, তোমরা আমাকে জানাও, যদি এ কুরআন আল্লাহর কাছ থেকে এসে থাকে, আর তোমরা এটাকে অস্বীকার করলে, অথচ বনী ইসরাঈলের একজন সাক্ষী এ ব্যাপারে অনুরূপ সাক্ষ্য দিল। অতঃপর সে ঈমান আনল আর তোমরা অহঙ্কার করলে। নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হেদায়াত করেন না।
(আল-আহকাফ আয়াত: ১০)

17 ১৭
ثُمَّ کَانَ مِنَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ تَوَاصَوۡا بِالصَّبۡرِ وَ تَوَاصَوۡا بِالۡمَرۡحَمَۃِ
অনুবাদ: অতঃপর সে তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়, যারা ঈমান এনেছে এবং পরস্পরকে উপদেশ দেয় ধৈর্যধারণের, আর পরস্পরকে উপদেশ দেয় দয়া-অনুগ্রহের।
(আল-বালাদ আয়াত: ১৭)

128 ১২৮
قَالَ مُوۡسٰی لِقَوۡمِهِ اسۡتَعِیۡنُوۡا بِاللّٰهِ وَ اصۡبِرُوۡا ۚ اِنَّ الۡاَرۡضَ لِلّٰهِ ۟ۙ یُوۡرِثُهَا مَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِهٖ ؕ وَ الۡعَاقِبَۃُ لِلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: মূসা তার কওমকে বলল, ‘আল্লাহর কাছে সাহায্য চাও এবং ধৈর্য ধারণ কর। নিশ্চয় যমীন আল্লাহর। তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাকে তিনি চান তাকে তার উত্তরাধিকারী বানিয়ে দেন। আর পরিণাম মুত্তাকীদের জন্য।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১২৮)

35 ৩৫
ثُمَّ اَوۡلٰی لَکَ فَاَوۡلٰی
অনুবাদ: তারপরও দুর্ভোগ তোমার জন্য এবং দুর্ভোগ!
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৩৫)

2 ২
یَوۡمَ تَرَوۡنَهَا تَذۡهَلُ کُلُّ مُرۡضِعَۃٍ عَمَّاۤ اَرۡضَعَتۡ وَ تَضَعُ کُلُّ ذَاتِ حَمۡلٍ حَمۡلَهَا وَ تَرَی النَّاسَ سُکٰرٰی وَ مَا هُمۡ بِسُکٰرٰی وَ لٰکِنَّ عَذَابَ اللّٰهِ شَدِیۡدٌ
অনুবাদ: যেদিন তোমরা তা দেখবে সেদিন প্রত্যেক স্তন্য দানকারিনী আপন দুগ্ধপোষ্য শিশুকে ভুলে যাবে এবং প্রত্যেক গর্ভধারিণী তার গর্ভপাত করে ফেলবে, তুমি দেখবে মানুষকে মাতাল সদৃশ, অথচ তারা মাতাল নয়। তবে আল্লাহর আযাবই কঠিন।
(আল-হজ্জ আয়াত: ২)

18 ১৮
مَا یَلۡفِظُ مِنۡ قَوۡلٍ اِلَّا لَدَیۡهِ رَقِیۡبٌ عَتِیۡدٌ
অনুবাদ: সে যে কথাই উচ্চারণ করে তার কাছে সদা উপস্থিত সংরক্ষণকারী রয়েছে।
(কাফ আয়াত: ১৮)

4 ৪
وَ ثِیَابَکَ فَطَهِّرۡ
অনুবাদ: আর তোমার পোশাক-পরিচ্ছদ পবিত্র কর।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৪)

2 ২
فَالزّٰجِرٰتِ زَجۡرًا ۙ
অনুবাদ: অতঃপর (মেঘমালা) সুচারুরূপে পরিচালনাকারীদের,
(আস-সাফফাত আয়াত: ২)

12 ১২
وَ لَکُمۡ نِصۡفُ مَا تَرَکَ اَزۡوَاجُکُمۡ اِنۡ لَّمۡ یَکُنۡ لَّهُنَّ وَلَدٌ ۚ فَاِنۡ کَانَ لَهُنَّ وَلَدٌ فَلَکُمُ الرُّبُعُ مِمَّا تَرَکۡنَ مِنۡۢ بَعۡدِ وَصِیَّۃٍ یُّوۡصِیۡنَ بِهَاۤ اَوۡ دَیۡنٍ ؕ وَ لَهُنَّ الرُّبُعُ مِمَّا تَرَکۡتُمۡ اِنۡ لَّمۡ یَکُنۡ لَّکُمۡ وَلَدٌ ۚ فَاِنۡ کَانَ لَکُمۡ وَلَدٌ فَلَهُنَّ الثُّمُنُ مِمَّا تَرَکۡتُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ وَصِیَّۃٍ تُوۡصُوۡنَ بِهَاۤ اَوۡ دَیۡنٍ ؕ وَ اِنۡ کَانَ رَجُلٌ یُّوۡرَثُ کَلٰلَۃً اَوِ امۡرَاَۃٌ وَّ لَهٗۤ اَخٌ اَوۡ اُخۡتٌ فَلِکُلِّ وَاحِدٍ مِّنۡهُمَا السُّدُسُ ۚ فَاِنۡ کَانُوۡۤا اَکۡثَرَ مِنۡ ذٰلِکَ فَهُمۡ شُرَکَآءُ فِی الثُّلُثِ مِنۡۢ بَعۡدِ وَصِیَّۃٍ یُّوۡصٰی بِهَاۤ اَوۡ دَیۡنٍ ۙ غَیۡرَ مُضَآرٍّ ۚ وَصِیَّۃً مِّنَ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীগণ যা রেখে গেছে তার অর্ধেক, যদি তাদের কোন সন্তান না থাকে। আর যদি তাদের সন্তান থাকে, তবে তারা যা রেখে গেছে তা থেকে তোমাদের জন্য চার ভাগের এক ভাগ। তারা যে অসিয়ত করে গেছে তা পালনের পর অথবা ঋণ পরিশোধের পর। আর স্ত্রীদের জন্য তোমরা যা রেখে গিয়েছ তা থেকে চার ভাগের একভাগ, যদি তোমাদের কোন সন্তান না থাকে। আর যদি তোমাদের সন্তান থাকে তাহলে তাদের জন্য আট ভাগের এক ভাগ, তোমরা যা রেখে গিয়েছে তা থেকে। তোমরা যে অসিয়ত করেছ তা পালন অথবা ঋণ পরিশোধের পর। আর যদি মা বাবা এবং সন্তান-সন্ততি নাই এমন কোন পুরুষ বা মহিলা মারা যায় এবং তার থাকে এক ভাই অথবা এক বোন, তখন তাদের প্রত্যেকের জন্য ছয় ভাগের একভাগ। আর যদি তারা এর থেকে অধিক হয় তবে তারা সবাই তিন ভাগের এক ভাগের মধ্যে সমঅংশীদার হবে, যে অসিয়ত করা হয়েছে তা পালনের পর অথবা ঋণ পরিশোধের পর। কারো কোন ক্ষতি না করে। আল্লাহর পক্ষ থেকে অসিয়তস্বরূপ। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সহনশীল।
(আন-নিসা আয়াত: ১২)

68 ৬৮
لَقَدۡ وُعِدۡنَا هٰذَا نَحۡنُ وَ اٰبَآؤُنَا مِنۡ قَبۡلُ ۙ اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّاۤ اَسَاطِیۡرُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: ইতোপূর্বে আমাদেরকে ও আমাদের পূর্বপুরুষদেরকে এ বিষয়ে ওয়াদা দেয়া হয়েছিল, ‘এটি প্রাচীন লোকদের উপকথা ছাড়া কিছুই নয়’।
(আন-নামাল আয়াত: ৬৮)

3 ৩
اِنَّ الَّذِیۡنَ یَغُضُّوۡنَ اَصۡوَاتَهُمۡ عِنۡدَ رَسُوۡلِ اللّٰهِ اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ امۡتَحَنَ اللّٰهُ قُلُوۡبَهُمۡ لِلتَّقۡوٰی ؕ لَهُمۡ مَّغۡفِرَۃٌ وَّ اَجۡرٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আল্লাহর রাসূলের নিকট নিজদের আওয়াজ অবনমিত করে, আল্লাহ তাদেরই অন্তরগুলোকে তাকওয়ার জন্য বাছাই করেছেন, তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও মহাপ্রতিদান।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ৩)

4 ৪
لَقَدۡ خَلَقۡنَا الۡاِنۡسَانَ فِیۡ کَبَدٍ
অনুবাদ: নিঃসন্দেহে আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি কষ্ট- ক্লেশের মধ্যে।
(আল-বালাদ আয়াত: ৪)

1 ১
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَوۡفُوۡا بِالۡعُقُوۡدِ ۬ؕ اُحِلَّتۡ لَکُمۡ بَهِیۡمَۃُ الۡاَنۡعَامِ اِلَّا مَا یُتۡلٰی عَلَیۡکُمۡ غَیۡرَ مُحِلِّی الصَّیۡدِ وَ اَنۡتُمۡ حُرُمٌ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یَحۡکُمُ مَا یُرِیۡدُ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা অঙ্গীকারসমূহ পূর্ণ কর। তোমাদের জন্য গৃহপালিত চতুস্পদ জন্তু হালাল করা হয়েছে, তোমাদের নিকট যা বর্ণনা করা হচ্ছে তা ছাড়া। তবে ইহরাম অবস্থায় শিকারকে হালাল করবে না। নিশ্চয় আল্লাহ যা ইচ্ছা বিধান দেন।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১)

5 ৫
رَبُّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا بَیۡنَهُمَا وَ رَبُّ الۡمَشَارِقِ
অনুবাদ: তিনি আসমানসমূহ, যমীন ও এ দু’য়ের মধ্যে যা আছে তার রব এবং রব উদয়স্থলসমূহের।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৫)

26 ২৬
وَ لَقَدۡ خَلَقۡنَا الۡاِنۡسَانَ مِنۡ صَلۡصَالٍ مِّنۡ حَمَاٍ مَّسۡنُوۡنٍ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি শুকনো ঠনঠনে, কালচে কাদামাটি থেকে।
(আল-হিজর আয়াত: ২৬)

25 ২৫
فَکَیۡفَ اِذَا جَمَعۡنٰهُمۡ لِیَوۡمٍ لَّا رَیۡبَ فِیۡهِ ۟ وَ وُفِّیَتۡ کُلُّ نَفۡسٍ مَّا کَسَبَتۡ وَ هُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং কী অবস্থা হবে? যখন আমি তাদেরকে এমন দিনে সমবেত করব, যাতে কোন সন্দেহ নেই। আর প্রত্যেককে তার কৃতকর্মের প্রতিদান পূর্ণভাবে দেয়া হবে এবং তাদেরকে যুলম করা হবে না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ২৫)

95 ৯৫
وَ اِنَّا عَلٰۤی اَنۡ نُّرِیَکَ مَا نَعِدُهُمۡ لَقٰدِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যে বিষয়ে আমি তাদেরকে ওয়াদা দিয়েছি, অবশ্যই আমি তা তোমাকে দেখাতে সক্ষম।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৯৫)

110 ১১০
وَ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ ؕ وَ مَا تُقَدِّمُوۡا لِاَنۡفُسِکُمۡ مِّنۡ خَیۡرٍ تَجِدُوۡهُ عِنۡدَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: আর তোমরা সালাত কায়েম কর ও যাকাত দাও এবং যে নেক আমল তোমরা নিজদের জন্য আগে পাঠাবে, তা আল্লাহর নিকট পাবে। তোমরা যা করছ নিশ্চয় আল্লাহ তার সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-বাকারা আয়াত: ১১০)

128 ১২৮
اِنَّ اللّٰهَ مَعَ الَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا وَّ الَّذِیۡنَ هُمۡ مُّحۡسِنُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ তাদের সাথে, যারা তাকওয়া অবলম্বন করে এবং যারা সৎকর্মশীল।
(আন-নাহাল আয়াত: ১২৮)

106 ১০৬
مَا نَنۡسَخۡ مِنۡ اٰیَۃٍ اَوۡ نُنۡسِهَا نَاۡتِ بِخَیۡرٍ مِّنۡهَاۤ اَوۡ مِثۡلِهَا ؕ اَلَمۡ تَعۡلَمۡ اَنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আমি যে আয়াত রহিত করি কিংবা ভুলিয়ে দেই, তার চেয়ে উত্তম কিংবা তার মত আনয়ন করি। তুমি কি জান না যে, আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-বাকারা আয়াত: ১০৬)

20 ২০
فَاِنۡ حَآجُّوۡکَ فَقُلۡ اَسۡلَمۡتُ وَجۡهِیَ لِلّٰهِ وَ مَنِ اتَّبَعَنِ ؕ وَ قُلۡ لِّلَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ وَ الۡاُمِّیّٖنَ ءَاَسۡلَمۡتُمۡ ؕ فَاِنۡ اَسۡلَمُوۡا فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا عَلَیۡکَ الۡبَلٰغُ ؕ وَ اللّٰهُ بَصِیۡرٌۢ بِالۡعِبَادِ
অনুবাদ: যদি তারা তোমার সাথে বিতর্ক করে, তবে তুমি বল, ‘আমি আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণ করলাম এবং আমার অনুসারীরাও’। আর যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে তাদেরকে এবং নিরক্ষরদেরকে বল, ‘তোমরা কি ইসলাম গ্রহণ করেছ’? তখন যদি তারা ইসলাম গ্রহণ করে, তাহলে তারা অবশ্যই হিদায়াতপ্রাপ্ত হবে। আর যদি ফিরে যায়, তাহলে তোমার দায়িত্ব শুধু পৌঁছিয়ে দেয়া। আর আল্লাহ বান্দাদের সম্পর্কে সম্যক দ্রষ্টা।
(আলে-ইমরান আয়াত: ২০)

30 ৩০
عَلَیۡهَا تِسۡعَۃَ عَشَرَ
অনুবাদ: তার উপর রয়েছে ঊনিশজন (প্রহরী)।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৩০)

67 ৬৭
اَلۡاَخِلَّآءُ یَوۡمَئِذٍۭ بَعۡضُهُمۡ لِبَعۡضٍ عَدُوٌّ اِلَّا الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: সেদিন বন্ধুরা একে অন্যের শত্রু হবে, মুত্তাকীরা ছাড়া।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৬৭)

35 ৩৫
وَ دَخَلَ جَنَّتَهٗ وَ هُوَ ظَالِمٌ لِّنَفۡسِهٖ ۚ قَالَ مَاۤ اَظُنُّ اَنۡ تَبِیۡدَ هٰذِهٖۤ اَبَدًا
অনুবাদ: আর সে তার বাগানে প্রবেশ করল, নিজের প্রতি যুলমরত অবস্থায়। সে বলল, ‘আমি মনে করি না যে, এটি কখনো ধ্বংস হবে’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৩৫)

59 ৫৯
اِنَّ السَّاعَۃَ لَاٰتِیَۃٌ لَّا رَیۡبَ فِیۡهَا وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় কিয়ামত আসবেই, এতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু অধিকাংশ লোক ঈমান আনে না।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৫৯)

53 ৫৩
هَلۡ یَنۡظُرُوۡنَ اِلَّا تَاۡوِیۡلَهٗ ؕ یَوۡمَ یَاۡتِیۡ تَاۡوِیۡلُهٗ یَقُوۡلُ الَّذِیۡنَ نَسُوۡهُ مِنۡ قَبۡلُ قَدۡ جَآءَتۡ رُسُلُ رَبِّنَا بِالۡحَقِّ ۚ فَهَلۡ لَّنَا مِنۡ شُفَعَآءَ فَیَشۡفَعُوۡا لَنَاۤ اَوۡ نُرَدُّ فَنَعۡمَلَ غَیۡرَ الَّذِیۡ کُنَّا نَعۡمَلُ ؕ قَدۡ خَسِرُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ وَ ضَلَّ عَنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি শুধু তার পরিণামের অপেক্ষা করছে? যেদিন তার পরিণাম প্রকাশ হবে, তখন পূর্বে যারা তাকে ভুলে ছিল, তারা বলবে, ‘আমাদের রবের রাসূলগণ তো সত্য নিয়ে এসেছিলেন। সুতরাং আমাদের জন্য কি সুপারিশকারীদের কেউ আছে, যে আমাদের জন্য সুপারিশ করবে, কিংবা আমাদের প্রত্যাবর্তন করানো হবে, তারপর আমরা যা করতাম তা ভিন্ন অন্য আমল করব’? তারা তো নিজদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে এবং তারা যে মিথ্যা রটাত, তা তাদের থেকে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।
(আল-আরাফ আয়াত: ৫৩)

174 ১৭৪
اِنَّ الَّذِیۡنَ یَکۡتُمُوۡنَ مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ یَشۡتَرُوۡنَ بِهٖ ثَمَنًا قَلِیۡلًا ۙ اُولٰٓئِکَ مَا یَاۡکُلُوۡنَ فِیۡ بُطُوۡنِهِمۡ اِلَّا النَّارَ وَ لَا یُکَلِّمُهُمُ اللّٰهُ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ وَ لَا یُزَکِّیۡهِمۡ ۚۖ وَ لَهُم
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা গোপন করে যে কিতাব আল্লাহ নাযিল করেছেন এবং এর বিনিময়ে সামান্য মূল্য গ্রহণ করে, তারা শুধু আগুনই তাদের উদরে পুরে। আর আল্লাহ কিয়ামতের দিনে তাদের সাথে কথা বলবেন না, তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবেন না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৭৪)

42 ৪২
اَمۡ یُرِیۡدُوۡنَ کَیۡدًا ؕ فَالَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا هُمُ الۡمَکِیۡدُوۡنَ
অনুবাদ: নাকি তারা ষড়যন্ত্র করতে চায়? অতএব যারা কুফরী করে তারাই হবে ষড়যন্ত্রের শিকার।
(আত-তূর আয়াত: ৪২)

28 ২৮
رَبِّ اغۡفِرۡ لِیۡ وَ لِوَالِدَیَّ وَ لِمَنۡ دَخَلَ بَیۡتِیَ مُؤۡمِنًا وَّ لِلۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ الۡمُؤۡمِنٰتِ ؕ وَ لَا تَزِدِ الظّٰلِمِیۡنَ اِلَّا تَبَارًا
অনুবাদ: ‘হে আমার রব! আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে, যে আমার ঘরে ঈমানদার হয়ে প্রবেশ করবে তাকে এবং মুমিন নারী-পুরুষকে ক্ষমা করুন এবং ধ্বংস ছাড়া আপনি যালিমদের আর কিছুই বাড়িয়ে দেবেন না।’
(নূহ আয়াত: ২৮)

73 ৭৩
لِّیُعَذِّبَ اللّٰهُ الۡمُنٰفِقِیۡنَ وَ الۡمُنٰفِقٰتِ وَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ وَ الۡمُشۡرِکٰتِ وَ یَتُوۡبَ اللّٰهُ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ الۡمُؤۡمِنٰتِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: যাতে আল্লাহ মুনাফিক পুরুষ ও মুনাফিক নারী এবং মুশরিক পুরুষ ও মুশরিক নারীদের আযাব দেন। আর মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদের ক্ষমা করে দেন। আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-আহযাব আয়াত: ৭৩)

89 ৮৯
فَرَوۡحٌ وَّ رَیۡحَانٌ ۬ۙ وَّ جَنَّتُ نَعِیۡمٍ
অনুবাদ: তবে তার জন্য থাকবে বিশ্রাম, উত্তম জীবনোপকরণ ও সুখময় জান্নাত।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৮৯)

42 ৪২
فَذَرۡهُمۡ یَخُوۡضُوۡا وَ یَلۡعَبُوۡا حَتّٰی یُلٰقُوۡا یَوۡمَهُمُ الَّذِیۡ یُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তাদেরকে ছেড়ে দাও, তারা (বেহুদা কথায়) মত্ত থাকুক আর খেল-তামাশা করুক যতক্ষণ না তারা দেখা পায় সেদিনের, যার প্রতিশ্রুতি তাদেরকে দেয়া হয়েছে।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৪২)

38 ৩৮
وَ لَقَدۡ خَلَقۡنَا السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ وَ مَا بَیۡنَهُمَا فِیۡ سِتَّۃِ اَیَّامٍ ٭ۖ وَّ مَا مَسَّنَا مِنۡ لُّغُوۡبٍ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি আসমানসমূহ ও যমীন এবং এতদোভয়ের মধ্যস্থিত সবকিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেছি। আর আমাকে কোনরূপ ক্লান্তি স্পর্শ করেনি।
(কাফ আয়াত: ৩৮)

37 ৩৭
وَ هُمۡ یَصۡطَرِخُوۡنَ فِیۡهَا ۚ رَبَّنَاۤ اَخۡرِجۡنَا نَعۡمَلۡ صَالِحًا غَیۡرَ الَّذِیۡ کُنَّا نَعۡمَلُ ؕ اَوَ لَمۡ نُعَمِّرۡکُمۡ مَّا یَتَذَکَّرُ فِیۡهِ مَنۡ تَذَکَّرَ وَ جَآءَکُمُ النَّذِیۡرُ ؕ فَذُوۡقُوۡا فَمَا لِلظّٰلِمِیۡنَ مِنۡ نَّصِیۡرٍ
অনুবাদ: আর সেখানে তারা আর্তনাদ করে বলবে, ‘হে আমাদের রব, আমাদেরকে বের করে দিন, আমরা পূর্বে যে আমল করতাম, তার পরিবর্তে আমরা নেক আমল করব’। (আল্লাহ বলবেন) ‘আমি কি তোমাদেরকে এতটা বয়স দেইনি যে, তখন কেউ শিক্ষা গ্রহণ করতে চাইলে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারত? আর তোমাদের কাছে তো সতর্ককারী এসেছিল। কাজেই তোমরা আযাব আস্বাদন কর, আর যালিমদের কোন সাহায্যকারী নেই।
(ফাতির আয়াত: ৩৭)

50 ৫০
فَلَمَّا کَشَفۡنَا عَنۡهُمُ الۡعَذَابَ اِذَا هُمۡ یَنۡکُثُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন আমি তাদের থেকে আযাব সরিয়ে নিলাম, তখনই তারা অঙ্গীকার ভঙ্গ করে বসল।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৫০)

9 ৯
وَ قِهِمُ السَّیِّاٰتِ ؕ وَ مَنۡ تَقِ السَّیِّاٰتِ یَوۡمَئِذٍ فَقَدۡ رَحِمۡتَهٗ ؕ وَ ذٰلِکَ هُوَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: ‘আর আপনি তাদের অপরাধের আযাব হতে রক্ষা করুন এবং সেদিন আপনি যাকে অপরাধের আযাব থেকে রক্ষা করবেন, অবশ্যই তাকে অনুগ্রহ করবেন। আর এটিই মহাসাফল্য।’
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৯)

11 ১১
فَسَوۡفَ یَدۡعُوۡا ثُبُوۡرًا
অনুবাদ: অতঃপর সে ধ্বংস আহবান করতে থাকবে।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ১১)

73 ৭৩
ثُمَّ قِیۡلَ لَهُمۡ اَیۡنَ مَا کُنۡتُمۡ تُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর তাদেরকে বলা হবে, ‘কোথায় তারা, যাদেরকে তোমরা শরীক করতে-
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৭৩)

75 ৭৫
اُولٰٓئِکَ یُجۡزَوۡنَ الۡغُرۡفَۃَ بِمَا صَبَرُوۡا وَ یُلَقَّوۡنَ فِیۡهَا تَحِیَّۃً وَّ سَلٰمًا
অনুবাদ: তারাই, যাদেরকে [জান্নাতে] সুউচ্চ কক্ষ প্রতিদান হিসাবে দেয়া হবে যেহেতু তারা সবর করেছিল সেজন্য। আর তাদের সেখানে অভ্যর্থনা করা হবে অভিবাদন ও সালাম দ্বারা।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৭৫)

14 ১৪
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا کُوۡنُوۡۤا اَنۡصَارَ اللّٰهِ کَمَا قَالَ عِیۡسَی ابۡنُ مَرۡیَمَ لِلۡحَوَارِیّٖنَ مَنۡ اَنۡصَارِیۡۤ اِلَی اللّٰهِ ؕ قَالَ الۡحَوَارِیُّوۡنَ نَحۡنُ اَنۡصَارُ اللّٰهِ فَاٰمَنَتۡ طَّآئِفَۃٌ مِّنۡۢ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ وَ کَفَرَتۡ طَّآئِفَۃٌ ۚ فَاَیَّدۡنَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا عَلٰی عَدُوِّهِمۡ فَاَصۡبَحُوۡا ظٰهِرِیۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও। যেমন মারইয়াম পুত্র ঈসা হাওয়ারীদেরকে* বলেছিল, আল্লাহর পথে কারা আমার সাহায্যকারী হবে? হাওয়ারীগণ বলল, আমরাই আল্লাহর সাহায্যকারী। তারপর বনী-ঈসরাইলের মধ্য থেকে একদল ঈমান আনল এবং অপর এক দল প্রত্যাখ্যান করল। অতঃপর যারা ঈমান আনল আমি তাদেরকে তাদের শত্রুবাহিনীর ওপর শক্তিশালী করলাম। ফলে তারা বিজয়ী হল।
(আস-সফ আয়াত: ১৪)

47 ৪৭
وَ لَوۡ اَنَّ لِلَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا مَا فِی الۡاَرۡضِ جَمِیۡعًا وَّ مِثۡلَهٗ مَعَهٗ لَافۡتَدَوۡا بِهٖ مِنۡ سُوۡٓءِ الۡعَذَابِ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ وَ بَدَا لَهُمۡ مِّنَ اللّٰهِ مَا لَمۡ یَکُوۡنُوۡا یَحۡتَسِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা যুলম করেছে, যদি যমীনে যা আছে তা সব এবং এর সমপরিমাণও তাদের জন্য হয়; তবে কিয়ামতের দিন কঠিন আযাব থেকে বাঁচার জন্য মুক্তিপণস্বরূপ তারা তা দিয়ে দেবে। সেখানে আল্লাহর কাছে থেকে তাদের জন্য এমন কিছু প্রকাশিত হবে, যা তারা কখনো কল্পনাও করত না।
(আয-যুমার আয়াত: ৪৭)

71 ৭১
وَ مَنۡ تَابَ وَ عَمِلَ صَالِحًا فَاِنَّهٗ یَتُوۡبُ اِلَی اللّٰهِ مَتَابًا
অনুবাদ: আর যে তাওবা করে এবং সৎকাজ করে তবে নিশ্চয় সে পরিপূর্ণভাবে আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন করে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৭১)

36 ৩৬
اَمۡ لَمۡ یُنَبَّاۡ بِمَا فِیۡ صُحُفِ مُوۡسٰی
অনুবাদ: নাকি মূসার কিতাবে যা আছে, সে সম্পর্কে তাকে অবহিত করা হয়নি ?
(আন-নাজম আয়াত: ৩৬)

181 ১৮১
اَوۡفُوا الۡکَیۡلَ وَ لَا تَکُوۡنُوۡا مِنَ الۡمُخۡسِرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘মাপ পূর্ণ করে দাও এবং যারা মাপে ঘাটতি করে, তোমরা তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৮১)

53 ৫৩
وَ رَاَ الۡمُجۡرِمُوۡنَ النَّارَ فَظَنُّوۡۤا اَنَّهُمۡ مُّوَاقِعُوۡهَا وَ لَمۡ یَجِدُوۡا عَنۡهَا مَصۡرِفًا
অনুবাদ: আর অপরাধীরা আগুন দেখবে, অতঃপর তারা নিশ্চিতরূপে জানতে পারবে যে, নিশ্চয় তারা তাতে নিপতিত হবে এবং তারা তা থেকে বাঁচার কোন পথ খুঁজে পাবে না।
(আল-কাহফ আয়াত: ৫৩)

19 ১৯
فَاعۡلَمۡ اَنَّهٗ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللّٰهُ وَ اسۡتَغۡفِرۡ لِذَنۡۢبِکَ وَ لِلۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ الۡمُؤۡمِنٰتِ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ مُتَقَلَّبَکُمۡ وَ مَثۡوٰىکُمۡ
অনুবাদ: অতএব জেনে রাখ, নিঃসন্দেহে আল্লাহ ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। তুমি ক্ষমা চাও তোমার ও মুমিন নারী-পুরুষদের ত্রুটি-বিচ্যুতির জন্য। আল্লাহ তোমাদের গতিবিধি এবং নিবাস সম্পর্কে অবগত রয়েছেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ১৯)

74 ৭৪
ثُمَّ قَسَتۡ قُلُوۡبُکُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ فَهِیَ کَالۡحِجَارَۃِ اَوۡ اَشَدُّ قَسۡوَۃً ؕ وَ اِنَّ مِنَ الۡحِجَارَۃِ لَمَا یَتَفَجَّرُ مِنۡهُ الۡاَنۡهٰرُ ؕ وَ اِنَّ مِنۡهَا لَمَا یَشَّقَّقُ فَیَخۡرُجُ مِنۡهُ الۡمَآءُ ؕ وَ اِنَّ مِنۡهَا لَمَا یَهۡبِطُ مِنۡ خَشۡیَۃِ اللّٰهِ ؕوَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তোমাদের অন্তরসমূহ এর পরে কঠিন হয়ে গেল যেন তা পাথরের মত কিংবা তার চেয়েও শক্ত। আর নিশ্চয় পাথরের মধ্যে কিছু আছে, যা থেকে নহর উৎসারিত হয়। আর নিশ্চয় তার মধ্যে কিছু আছে যা চূর্ণ হয়। ফলে তা থেকে পানি বের হয়। আর নিশ্চয় তার মধ্যে কিছু আছে যা আল্লাহর ভয়ে ধ্বসে পড়ে। আর আল্লাহ তোমরা যা কর, সে সম্পর্কে গাফেল নন।
(আল-বাকারা আয়াত: ৭৪)

39 ৩৯
لِیُبَیِّنَ لَهُمُ الَّذِیۡ یَخۡتَلِفُوۡنَ فِیۡهِ وَ لِیَعۡلَمَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَنَّهُمۡ کَانُوۡا کٰذِبِیۡنَ
অনুবাদ: যাতে তিনি তাদের জন্য স্পষ্ট করেন, যা নিয়ে তারা মতবিরোধ করে। আর যারা কুফরী করেছে, যেন তারা জানতে পারে যে, নিশ্চয় তারা ছিল মিথ্যাবাদী।
(আন-নাহাল আয়াত: ৩৯)

35 ৩৫
مَثَلُ الۡجَنَّۃِ الَّتِیۡ وُعِدَ الۡمُتَّقُوۡنَ ؕ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ ؕ اُکُلُهَا دَآئِمٌ وَّ ظِلُّهَا ؕ تِلۡکَ عُقۡبَی الَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا ٭ۖ وَّ عُقۡبَی الۡکٰفِرِیۡنَ النَّارُ
অনুবাদ: মুত্তাকীদের যে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে, সেটির দৃষ্টান্ত এরূপ, তার তলদেশে নদীসমূহ প্রবাহিত। তার খাদ্যসামগ্রী ও তার ছায়া সার্বক্ষণিক। যারা তাকওয়া অবলম্বন করেছে, এটি তাদের শুভ পরিণাম আর কাফিরদের পরিণাম আগুন।
(আর-রাদ আয়াত: ৩৫)

6 ৬
یَقُوۡلُ اَهۡلَکۡتُ مَالًا لُّبَدًا
অনুবাদ: সে বলে, ‘আমি প্রচুর ধন-সম্পদ নিঃশেষ করেছি’।
(আল-বালাদ আয়াত: ৬)

28 ২৮
لِّیَعۡلَمَ اَنۡ قَدۡ اَبۡلَغُوۡا رِسٰلٰتِ رَبِّهِمۡ وَ اَحَاطَ بِمَا لَدَیۡهِمۡ وَ اَحۡصٰی کُلَّ شَیۡءٍ عَدَدًا
অনুবাদ: যাতে তিনি এটা জানতে পারেন যে, তারা* তাদের রবের রিসালাত পৌঁছিয়েছে কিনা। আর তাদের কাছে যা রয়েছে, তা তিনি পরিবেষ্টন করে রেখেছেন এবং তিনি প্রতিটি বস্তু গুণে গুণে হিসাব করে রেখেছেন।
(আল-জ্বিন আয়াত: ২৮)

26 ২৬
قَالَ رَبُّکُمۡ وَ رَبُّ اٰبَآئِکُمُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘তিনি তোমাদের রব এবং তোমাদের পিতৃপুরুষদেরও রব’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২৬)

7 ৭
وَ مَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنِ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ الۡکَذِبَ وَ هُوَ یُدۡعٰۤی اِلَی الۡاِسۡلَامِ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: সেই ব্যক্তির চেয়ে অধিক যালিম আর কে? যে আল্লাহ সম্পর্কে মিথ্যা রচনা করে, অথচ তাকে ইসলামের দিকে আহবান করা হয়। আর আল্লাহ যালিম সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
(আস-সফ আয়াত: ৭)

31 ৩১
اشۡدُدۡ بِهٖۤ اَزۡرِیۡ
অনুবাদ: ‘তার দ্বারা আমার শক্তি সুদৃঢ় করুন
(ত্ব-হা আয়াত: ৩১)

45 ৪৫
قَالَا رَبَّنَاۤ اِنَّنَا نَخَافُ اَنۡ یَّفۡرُطَ عَلَیۡنَاۤ اَوۡ اَنۡ یَّطۡغٰی
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে আমাদের রব, আমরা তো আশংকা করছি যে, সে আমাদের উপর বাড়াবাড়ি করবে অথবা সীমালঙ্ঘন করবে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৪৫)

27 ২৭
اِنۡ هُوَ اِلَّا ذِکۡرٌ لِّلۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: এটাতো সৃষ্টিকুলের জন্য উপদেশমাত্র।
(আত-তাকভীর আয়াত: ২৭)

129 ১২৯
قَالُوۡۤا اُوۡذِیۡنَا مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ تَاۡتِیَنَا وَ مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جِئۡتَنَا ؕ قَالَ عَسٰی رَبُّکُمۡ اَنۡ یُّهۡلِکَ عَدُوَّکُمۡ وَ یَسۡتَخۡلِفَکُمۡ فِی الۡاَرۡضِ فَیَنۡظُرَ کَیۡفَ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি আমাদের কাছে আসার পূর্বে আমাদেরকে কষ্ট দেয়া হয়েছে এবং তুমি আমাদের কাছে আসার পরেও।’ সে বলল, ‘আশা করা যায়, তোমাদের রব তোমাদের শত্রুকে ধ্বংস করবেন এবং যমীনে তোমাদেরকে স্থলাভিষিক্ত করবেন, অতঃপর তিনি দেখবেন তোমরা কীভাবে আমল কর।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১২৯)

29 ২৯
مَا یُبَدَّلُ الۡقَوۡلُ لَدَیَّ وَ مَاۤ اَنَا بِظَلَّامٍ لِّلۡعَبِیۡدِ
অনুবাদ: ‘আমার কাছে কথা রদবদল হয় না, আর আমি বান্দার প্রতি যুলমকারীও নই’।
(কাফ আয়াত: ২৯)

96 ৯৬
اِنَّ اَوَّلَ بَیۡتٍ وُّضِعَ لِلنَّاسِ لَلَّذِیۡ بِبَکَّۃَ مُبٰرَکًا وَّ هُدًی لِّلۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় প্রথম ঘর, যা মানুষের জন্য স্থাপন করা হয়েছে, তা মক্কায়। যা বরকতময় ও হিদায়াত বিশ্ববাসীর জন্য।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৯৬)

23 ২৩
لِّکَیۡلَا تَاۡسَوۡا عَلٰی مَا فَاتَکُمۡ وَ لَا تَفۡرَحُوۡا بِمَاۤ اٰتٰىکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یُحِبُّ کُلَّ مُخۡتَالٍ فَخُوۡرِۣ
অনুবাদ: যাতে তোমরা আফসোস না কর তার উপর যা তোমাদের থেকে হারিয়ে গেছে এবং তোমরা উৎফুল্ল না হও তিনি তোমাদেরকে যা দিয়েছেন তার কারণে। আর আল্লাহ কোন উদ্ধত ও অহঙ্কারীকে পছন্দ করেন না।
(আল-হাদীদ আয়াত: ২৩)

2 ২
مَاۤ اَغۡنٰی عَنۡهُ مَالُهٗ وَ مَا کَسَبَ
অনুবাদ: তার ধন-সম্পদ এবং যা সে অর্জন করেছে তা তার কাজে আসবে না।
(লাহাব আয়াত: ২)

18 ১৮
قُلۡ نَعَمۡ وَ اَنۡتُمۡ دَاخِرُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হ্যাঁ, আর তোমরা অপমানিত-লাঞ্ছিত হবে।’
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৮)

53 ৫৩
سَنُرِیۡهِمۡ اٰیٰتِنَا فِی الۡاٰفَاقِ وَ فِیۡۤ اَنۡفُسِهِمۡ حَتّٰی یَتَبَیَّنَ لَهُمۡ اَنَّهُ الۡحَقُّ ؕ اَوَ لَمۡ یَکۡفِ بِرَبِّکَ اَنَّهٗ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ شَهِیۡدٌ
অনুবাদ: বিশ্বজগতে ও তাদের নিজদের মধ্যে আমি তাদেরকে আমার নিদর্শনাবলী দেখাব যাতে তাদের কাছে সুস্পষ্ট হয় যে, এটি (কুরআন) সত্য; তোমার রবের জন্য এটাই যথেষ্ট নয় কি যে, তিনি সকল বিষয়ে সাক্ষী?
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৫৩)

69 ৬৯
اَمۡ لَمۡ یَعۡرِفُوۡا رَسُوۡلَهُمۡ فَهُمۡ لَهٗ مُنۡکِرُوۡنَ
অনুবাদ: নাকি তারা তাদের রাসূলকে চিনতে পারেনি, ফলে তারা তাকে অস্বীকার করছে?
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৬৯)

59 ৫৯
هٰذَا فَوۡجٌ مُّقۡتَحِمٌ مَّعَکُمۡ ۚ لَا مَرۡحَبًۢا بِهِمۡ ؕ اِنَّهُمۡ صَالُوا النَّارِ
অনুবাদ: এই তো এক দল তোমাদের সাথেই প্রবেশ করছে, তাদের জন্য নেই কোন অভিনন্দন। নিশ্চয় তারা আগুনে জ্বলবে।
(সোয়াদ আয়াত: ৫৯)

83 ৮৩
وَ یَوۡمَ نَحۡشُرُ مِنۡ کُلِّ اُمَّۃٍ فَوۡجًا مِّمَّنۡ یُّکَذِّبُ بِاٰیٰتِنَا فَهُمۡ یُوۡزَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর সেদিনের কথা, যেদিন প্রত্যেক জাতির মধ্য থেকে যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করত তাদেরকে আমি দলে দলে সমবেত করব। অতঃপর তাদেরকে হাঁকিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
(আন-নামাল আয়াত: ৮৩)

9 ৯
اِنَّ هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ یَهۡدِیۡ لِلَّتِیۡ هِیَ اَقۡوَمُ وَ یُبَشِّرُ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ الَّذِیۡنَ یَعۡمَلُوۡنَ الصّٰلِحٰتِ اَنَّ لَهُمۡ اَجۡرًا کَبِیۡرًا ۙ
অনুবাদ: নিশ্চয় এ কুরআন এমন একটি পথ দেখায় যা সবচেয়ে সরল এবং যে মুমিনগণ নেক আমল করে তাদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্য রয়েছে মহাপুরস্কার।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৯)

15 ১৫
وَ اَلۡقٰی فِی الۡاَرۡضِ رَوَاسِیَ اَنۡ تَمِیۡدَ بِکُمۡ وَ اَنۡهٰرًا وَّ سُبُلًا لَّعَلَّکُمۡ تَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যমীনে তিনি স্থাপন করেছেন সুদৃঢ় পর্বতমালা, যাতে তোমাদের নিয়ে যমীন হেলে না যায় এবং নদ-নদী ও পথসমূহ, যাতে তোমরা পথপ্রাপ্ত হও।
(আন-নাহাল আয়াত: ১৫)

18 ১৮
فَاِذَا قَرَاۡنٰهُ فَاتَّبِعۡ قُرۡاٰنَهٗ
অনুবাদ: অতঃপর যখন আমি তা পাঠ করি তখন তুমি তার পাঠের অনুসরণ কর।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ১৮)

111 ১১১
قَالُوۡۤا اَرۡجِهۡ وَ اَخَاهُ وَ اَرۡسِلۡ فِی الۡمَدَآئِنِ حٰشِرِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আপনি তাকে ও তার ভাইকে সুযোগ দিন এবং শহরগুলোতে সংগ্রহকারী পাঠিয়ে দিন।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১১১)

97 ৯৭
قَالُوا ابۡنُوۡا لَهٗ بُنۡیَانًا فَاَلۡقُوۡهُ فِی الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তার জন্য একটি স্থাপনা তৈরী কর, তারপর তাকে জ্বলন্ত আগুনে নিক্ষেপ কর’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৯৭)

129 ১২৯
وَ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ یَغۡفِرُ لِمَنۡ یَّشَآءُ وَ یُعَذِّبُ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহর জন্যই যা আছে আসমানসমূহে এবং যা আছে যমীনে । তিনি যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন, আর যাকে ইচ্ছা আযাব দেন। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১২৯)

17 ১৭
یَعِظُکُمُ اللّٰهُ اَنۡ تَعُوۡدُوۡا لِمِثۡلِهٖۤ اَبَدًا اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ তোমাদেরকে উপদেশ দিচ্ছেন যে, যদি তোমরা মুমিন হও, তাহলে আর কখনো এর পুনরাবৃত্তি করবে না।
(আন-নূর আয়াত: ১৭)

9 ৯
ثُمَّ سَوّٰىهُ وَ نَفَخَ فِیۡهِ مِنۡ رُّوۡحِهٖ وَ جَعَلَ لَکُمُ السَّمۡعَ وَ الۡاَبۡصَارَ وَ الۡاَفۡـِٕدَۃَ ؕ قَلِیۡلًا مَّا تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর তিনি তাকে সুঠাম করেছেন এবং তাতে নিজের রূহ থেকে ফুঁকে দিয়েছেন। আর তিনি তোমাদের জন্য কান, চোখ ও অন্তরসমূহ সৃষ্টি করেছেন। তোমরা খুব সামান্যই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ৯)

7 ৭
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَنُکَفِّرَنَّ عَنۡهُمۡ سَیِّاٰتِهِمۡ وَ لَنَجۡزِیَنَّهُمۡ اَحۡسَنَ الَّذِیۡ کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, অবশ্যই আমি তাদের থেকে তাদের পাপসমূহ দূর করে দেব এবং আমি অবশ্যই তাদের সেই উত্তম আমলের প্রতিদান দেব, যা তারা করত।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৭)

51 ৫১
وَ اِنَّهٗ لَحَقُّ الۡیَقِیۡنِ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় এটি সুনিশ্চিত সত্য।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৫১)

124 ১২৪
وَ اِذَا جَآءَتۡهُمۡ اٰیَۃٌ قَالُوۡا لَنۡ نُّؤۡمِنَ حَتّٰی نُؤۡتٰی مِثۡلَ مَاۤ اُوۡتِیَ رُسُلُ اللّٰهِ ؕۘؔ اَللّٰهُ اَعۡلَمُ حَیۡثُ یَجۡعَلُ رِسَالَتَهٗ ؕ سَیُصِیۡبُ الَّذِیۡنَ اَجۡرَمُوۡا صَغَارٌ عِنۡدَ اللّٰهِ وَ عَذَابٌ شَدِیۡدٌۢ بِمَا کَانُوۡا یَمۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদের নিকট কোন নিদর্শন আসে, তারা বলে, আমরা কখনই ঈমান আনব না, যতক্ষণ না আল্লাহর রাসূলদেরকে যা দেয়া হয়েছে আমাদেরকে তার অনুরূপ দেয়া হয়। আল্লাহ ভালো জানেন, তিনি কোথায় তাঁর রিসালাত অর্পণ করবেন। যারা অপরাধ করেছে, অচিরেই তাদেরকে আক্রান্ত করবে আল্লাহর নিকট লাঞ্ছনা ও কঠোর আযাব, কারণ তারা চক্রান্ত করত।
(আল-আনআম আয়াত: ১২৪)

104 ১০৪
وَ مَا نُؤَخِّرُهٗۤ اِلَّا لِاَجَلٍ مَّعۡدُوۡدٍ
অনুবাদ: আর নির্দিষ্ট কিছুকালের জন্যই আমি তা বিলম্বিত করছি।
(হূদ আয়াত: ১০৪)

31 ৩১
وَ لَمَّا جَآءَتۡ رُسُلُنَاۤ اِبۡرٰهِیۡمَ بِالۡبُشۡرٰی ۙ قَالُوۡۤا اِنَّا مُهۡلِکُوۡۤا اَهۡلِ هٰذِهِ الۡقَرۡیَۃِ ۚ اِنَّ اَهۡلَهَا کَانُوۡا ظٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমার ফেরেশতারা যখন ইবরাহীমের কাছে সুসংবাদ নিয়ে এসেছিল তখন তারা বলেছিল, ‘নিশ্চয় আমরা এ জনপদের অধিবাসীদেরকে ধ্বংস করব, নিশ্চয় এর অধিবাসীরা যালিম’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৩১)

77 ৭৭
اِنَّهٗ لَقُرۡاٰنٌ کَرِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় এটি মহিমান্বিত কুরআন,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৭৭)

30 ৩০
وَ لَوۡ نَشَآءُ لَاَرَیۡنٰکَهُمۡ فَلَعَرَفۡتَهُمۡ بِسِیۡمٰهُمۡ ؕ وَ لَتَعۡرِفَنَّهُمۡ فِیۡ لَحۡنِ الۡقَوۡلِ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ اَعۡمَالَکُمۡ
অনুবাদ: আর যদি আমি চাইতাম তবে আমি তোমাকে এদের দেখিয়ে দিতে পারতাম। ফলে লক্ষণ দেখেই তুমি তাদের চিনতে পারতে। তবে তুমি অবশ্যই কথার ভঙ্গিতে তাদের চিনতে পারবে। আল্লাহ তোমাদের আমলসমূহ জানেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৩০)

173 ১৭৩
اَلَّذِیۡنَ قَالَ لَهُمُ النَّاسُ اِنَّ النَّاسَ قَدۡ جَمَعُوۡا لَکُمۡ فَاخۡشَوۡهُمۡ فَزَادَهُمۡ اِیۡمَانًا ٭ۖ وَّ قَالُوۡا حَسۡبُنَا اللّٰهُ وَ نِعۡمَ الۡوَکِیۡلُ
অনুবাদ: যাদেরকে মানুষেরা বলেছিল যে, ‘নিশ্চয় লোকেরা তোমাদের বিরুদ্ধে সমবেত হয়েছে। সুতরাং তাদেরকে ভয় কর’। কিন্তু তা তাদের ঈমান বাড়িয়ে দিয়েছিল এবং তারা বলেছিল, ‘আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট এবং তিনি কতই না উত্তম কর্মবিধায়ক’!
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৭৩)

26 ২৬
فَاَذَاقَهُمُ اللّٰهُ الۡخِزۡیَ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ لَعَذَابُ الۡاٰخِرَۃِ اَکۡبَرُ ۘ لَوۡ کَانُوۡا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: ফলে তাদেরকে আল্লাহ দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা আস্বাদন করালেন, আর আখিরাতের আযাব নিশ্চয় আরো বড়, যদি তারা জানত।
(আয-যুমার আয়াত: ২৬)

48 ৪৮
فَاِنۡ اَعۡرَضُوۡا فَمَاۤ اَرۡسَلۡنٰکَ عَلَیۡهِمۡ حَفِیۡظًا ؕ اِنۡ عَلَیۡکَ اِلَّا الۡبَلٰغُ ؕ وَ اِنَّاۤ اِذَاۤ اَذَقۡنَا الۡاِنۡسَانَ مِنَّا رَحۡمَۃً فَرِحَ بِهَا ۚ وَ اِنۡ تُصِبۡهُمۡ سَیِّئَۃٌۢ بِمَا قَدَّمَتۡ اَیۡدِیۡهِمۡ فَاِنَّ الۡاِنۡسَانَ کَفُوۡرٌ
অনুবাদ: আর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে আমি তো তোমাকে তাদের রক্ষক হিসেবে পাঠাইনি। বাণী পৌঁছে দেয়াই তোমার দায়িত্ব। আর আমি যখন মানুষকে আমার রহমত আস্বাদন করাই তখন সে খুশি হয়। আর যখন তাদের কৃতকর্মের জন্য তাদের উপর কোন বিপদ আসে তখন মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ হয়।
(আশ-শূরা আয়াত: ৪৮)

11 ১১
وَّ اَنَّا مِنَّا الصّٰلِحُوۡنَ وَ مِنَّا دُوۡنَ ذٰلِکَ ؕ کُنَّا طَرَآئِقَ قِدَدًا
অনুবাদ: ‘আর নিশ্চয় আমাদের কতিপয় সৎকর্মশীল এবং কতিপয় এর ব্যতিক্রম। আমরা ছিলাম বিভিন্ন মত ও পথে বিভক্ত’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ১১)

106 ১০৬
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا شَهَادَۃُ بَیۡنِکُمۡ اِذَا حَضَرَ اَحَدَکُمُ الۡمَوۡتُ حِیۡنَ الۡوَصِیَّۃِ اثۡنٰنِ ذَوَا عَدۡلٍ مِّنۡکُمۡ اَوۡ اٰخَرٰنِ مِنۡ غَیۡرِکُمۡ اِنۡ اَنۡتُمۡ ضَرَبۡتُمۡ فِی الۡاَرۡضِ فَاَصَابَتۡکُمۡ مُّصِیۡبَۃُ الۡمَوۡتِ ؕ تَحۡبِسُوۡنَهُمَا مِنۡۢ بَعۡدِ الصَّلٰوۃِ فَیُقۡسِمٰنِ بِاللّٰهِ اِنِ ارۡتَبۡتُمۡ لَا نَشۡتَرِیۡ بِهٖ ثَمَنًا وَّ لَوۡ کَانَ ذَا قُرۡبٰی ۙ وَ لَا نَکۡتُمُ شَهَادَۃَ ۙ اللّٰهِ اِنَّاۤ اِذًا لَّمِنَ الۡاٰثِمِیۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, যখন তোমাদের কারো নিকট মৃত্যু উপস্থিত হয়, তখন ওসিয়তকালে তোমাদের মাঝে তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তি সাক্ষী হবে, অথবা অন্যদের থেকে দু’জন, যদি তোমরা যমীনে সফরে থাক, অতঃপর তোমাদেরকে মৃত্যুর বিপদ পেয়ে বসে। যদি তোমাদের সন্দেহ হয়, তবে উভয়কে সালাতের পর অপেক্ষমাণ রাখবে। অতঃপর তারা উভয়ে আল্লাহর নামে কসম করবে যে, ‘আমরা এর বিনিময়ে কোন মূল্য গ্রহণ করব না, যদিও সে আত্মীয় হয়। আর আল্লাহর সাক্ষ্য আমরা গোপন করব না, করলে অবশ্যই আমরা গুনাহগারদের অন্তর্ভুক্ত হব’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১০৬)

19 ১৯
وَ مَا لِاَحَدٍ عِنۡدَهٗ مِنۡ نِّعۡمَۃٍ تُجۡزٰۤی
অনুবাদ: আর তার প্রতি কারো এমন কোন অনুগ্রহ নেই, যার প্রতিদান দিতে হবে।
(আল-লাইল আয়াত: ১৯)

64 ৬৪
وَ مَاۤ اَنۡزَلۡنَا عَلَیۡکَ الۡکِتٰبَ اِلَّا لِتُبَیِّنَ لَهُمُ الَّذِی اخۡتَلَفُوۡا فِیۡهِ ۙ وَ هُدًی وَّ رَحۡمَۃً لِّقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তোমার উপর কিতাব নাযিল করেছি, শুধু এ জন্য যে, যে বিষয়ে তারা বিতর্ক করছে, তা তাদের জন্য তুমি স্পষ্ট করে দেবে এবং (এটি) হিদায়াত ও রহমত সেই কওমের জন্য যারা ঈমান আনে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৬৪)

3 ৩
وَ هُوَ الَّذِیۡ مَدَّ الۡاَرۡضَ وَ جَعَلَ فِیۡهَا رَوَاسِیَ وَ اَنۡهٰرًا ؕ وَ مِنۡ کُلِّ الثَّمَرٰتِ جَعَلَ فِیۡهَا زَوۡجَیۡنِ اثۡنَیۡنِ یُغۡشِی الَّیۡلَ النَّهَارَ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یَّتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই যমীনকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে সুদৃঢ় পর্বতমালা ও নদ-নদী স্থাপন করেছেন। আর প্রত্যেক প্রকারের ফল তিনি জোড়া জোড়া করে সৃষ্টি করেছেন। তিনি রাত দ্বারা দিনকে ঢেকে দেন। নিশ্চয় যে কওম চিন্তাভাবনা করে তাদের জন্য এতে নিদর্শনাবলী রয়েছে।
(আর-রাদ আয়াত: ৩)

90 ৯০
وَ جَآءَ الۡمُعَذِّرُوۡنَ مِنَ الۡاَعۡرَابِ لِیُؤۡذَنَ لَهُمۡ وَ قَعَدَ الَّذِیۡنَ کَذَبُوا اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ ؕ سَیُصِیۡبُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর গ্রামবাসীদের থেকে ওযর পেশকারীরা আসল, যেন তাদের অনুমতি দেয়া হয় এবং (জিহাদ না করে) বসে থাকল তারা, যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে মিথ্যা বলেছিল। তাদের মধ্য থেকে যারা কুফরী করেছে, তাদেরকে অচিরেই যন্ত্রণাদায়ক আযাব আক্রান্ত করবে।
(আত-তাওবা আয়াত: ৯০)

23 ২৩
کَلَّا لَمَّا یَقۡضِ مَاۤ اَمَرَهٗ
অনুবাদ: কখনো নয়, তিনি তাকে যে আদেশ দিয়েছিলেন, সে এখনো তা পূর্ণ করেনি।
(আবাসা আয়াত: ২৩)

12 ১২
الَّذِیۡنَ هُمۡ فِیۡ خَوۡضٍ یَّلۡعَبُوۡنَ
অনুবাদ: যারা খেল-তামাশায় মত্ত থাকে।
(আত-তূর আয়াত: ১২)

8 ৮
وَّ اَنَّا لَمَسۡنَا السَّمَآءَ فَوَجَدۡنٰهَا مُلِئَتۡ حَرَسًا شَدِیۡدًا وَّ شُهُبًا
অনুবাদ: ‘আর নিশ্চয় আমরা আকাশ স্পর্শ করতে চেয়েছিলাম*, কিন্তু আমরা সেটাকে পেলাম যে, তা কঠোর প্রহরী এবং উল্কাপিন্ড দ্বারা পরিপূর্ণ’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ৮)

22 ২২
اِنَّ هٰذَا کَانَ لَکُمۡ جَزَآءً وَّ کَانَ سَعۡیُکُمۡ مَّشۡکُوۡرًا
অনুবাদ: (তাদেরকে বলা হবে) ‘এটিই তোমাদের পুরস্কার; আর তোমাদের প্রচেষ্টা ছিল প্রশংসাযোগ্য।’
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ২২)

186 ১৮৬
لَتُبۡلَوُنَّ فِیۡۤ اَمۡوَالِکُمۡ وَ اَنۡفُسِکُمۡ ۟ وَ لَتَسۡمَعُنَّ مِنَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ وَ مِنَ الَّذِیۡنَ اَشۡرَکُوۡۤا اَذًی کَثِیۡرًا ؕ وَ اِنۡ تَصۡبِرُوۡا وَ تَتَّقُوۡا فَاِنَّ ذٰلِکَ مِنۡ عَزۡمِ الۡاُمُوۡرِ
অনুবাদ: অবশ্যই তোমাদেরকে তোমাদের ধন-সম্পদ ও তোমাদের নিজ জীবন সম্পর্কে পরীক্ষা করা হবে। আর অবশ্যই তোমরা শুনবে তোমাদের পূর্বে যাদের কিতাব দেয়া হয়েছে তাদের পক্ষ থেকে এবং মুশরিকদের পক্ষ থেকে অনেক কষ্টদায়ক কথা। আর যদি তোমরা ধৈর্য ধর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর তবে নিশ্চয় তা হবে দৃঢ় সংকল্পের কাজ।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৮৬)

72 ৭২
فَاِنۡ تَوَلَّیۡتُمۡ فَمَا سَاَلۡتُکُمۡ مِّنۡ اَجۡرٍ ؕ اِنۡ اَجۡرِیَ اِلَّا عَلَی اللّٰهِ ۙوَ اُمِرۡتُ اَنۡ اَکُوۡنَ مِنَ الۡمُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘অতঃপর তোমরা যদি বিমুখ হও, তবে আমি তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চাই না। আমার প্রতিদান তো কেবল আল্লাহর দায়িত্বে। আর আমি আদিষ্ট হয়েছি মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার’।
(ইউনুস আয়াত: ৭২)

20 ২০
وَ قَالُوۡا یٰوَیۡلَنَا هٰذَا یَوۡمُ الدِّیۡنِ
অনুবাদ: আর তারা বলবে, ‘হায় আমাদের ধ্বংস, এ তো প্রতিদান দিবস’!
(আস-সাফফাত আয়াত: ২০)

84 ৮৪
قَالَ هُمۡ اُولَآءِ عَلٰۤی اَثَرِیۡ وَ عَجِلۡتُ اِلَیۡکَ رَبِّ لِتَرۡضٰی
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘এই তো তারা আমার পিছনে। হে আমার রব, আমি তাড়াতাড়ি করে আপনার নিকট এসেছি, যাতে আপনি আমার উপর সন্তুষ্ট হন’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৮৪)

68 ৬৮
قَالُوۡا حَرِّقُوۡهُ وَ انۡصُرُوۡۤا اٰلِهَتَکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ فٰعِلِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তাকে আগুনে পুড়িয়ে দাও এবং তোমাদের দেবদেবীদেরকে সাহায্য কর, যদি তোমরা কিছু করতে চাও’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৬৮)

52 ৫২
وَ اِنَّ هٰذِهٖۤ اُمَّتُکُمۡ اُمَّۃً وَّاحِدَۃً وَّ اَنَا رَبُّکُمۡ فَاتَّقُوۡنِ
অনুবাদ: তোমাদের এই দীন তো একই দীন। আর আমি তোমাদের রব, অতএব তোমরা আমাকে ভয় কর।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৫২)

21 ২১
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ لَا یَرۡجُوۡنَ لِقَآءَنَا لَوۡ لَاۤ اُنۡزِلَ عَلَیۡنَا الۡمَلٰٓئِکَۃُ اَوۡ نَرٰی رَبَّنَا ؕ لَقَدِ اسۡتَکۡبَرُوۡا فِیۡۤ اَنۡفُسِهِمۡ وَ عَتَوۡ عُتُوًّا کَبِیۡرًا
অনুবাদ: আর যারা আমার সাক্ষাৎ প্রত্যাশা করে না, তারা বলে, ‘আমাদের নিকট ফেরেশতা নাযিল হয় না কেন? অথবা আমরা আমাদের রবকে দেখতে পাই না কেন’? অবশ্যই তারা তো তাদের অন্তরে অহঙ্কার পোষণ করেছে এবং তারা গুরুতর সীমালংঘন করেছে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ২১)

24 ২৪
الَّذِیۡنَ یَبۡخَلُوۡنَ وَ یَاۡمُرُوۡنَ النَّاسَ بِالۡبُخۡلِ ؕ وَ مَنۡ یَّتَوَلَّ فَاِنَّ اللّٰهَ هُوَ الۡغَنِیُّ الۡحَمِیۡدُ
অনুবাদ: যারা কৃপণতা করে এবং মানুষকে কৃপণতার নির্দেশ দেয়, আর যে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তাহলে আল্লাহ নিশ্চয় অভাবমুক্ত, সপ্রশংসিত।
(আল-হাদীদ আয়াত: ২৪)

15 ১৫
فَاَمَّا الۡاِنۡسَانُ اِذَا مَا ابۡتَلٰىهُ رَبُّهٗ فَاَکۡرَمَهٗ وَ نَعَّمَهٗ ۬ۙ فَیَقُوۡلُ رَبِّیۡۤ اَکۡرَمَنِ
অনুবাদ: আর মানুষ তো এমন যে, যখন তার রব তাকে পরীক্ষা করেন, অতঃপর তাকে সম্মান দান করেন এবং অনুগ্রহ প্রদান করেন, তখন সে বলে, ‘আমার রব আমাকে সম্মানিত করেছেন।
(আল-ফাজর আয়াত: ১৫)

43 ৪৩
وَ قَالَ الۡمَلِکُ اِنِّیۡۤ اَرٰی سَبۡعَ بَقَرٰتٍ سِمَانٍ یَّاۡکُلُهُنَّ سَبۡعٌ عِجَافٌ وَّ سَبۡعَ سُنۡۢبُلٰتٍ خُضۡرٍ وَّ اُخَرَ یٰبِسٰتٍ ؕ یٰۤاَیُّهَا الۡمَلَاُ اَفۡتُوۡنِیۡ فِیۡ رُءۡیَایَ اِنۡ کُنۡتُمۡ لِلرُّءۡیَا تَعۡبُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর বাদশাহ বলল, ‘আমি স্বপ্নে দেখছি, সাতটি মোটা তাজা গাভী, তাদের খেয়ে ফেলছে সাতটি ক্ষীণকায় গাভী এবং সাতটি সবুজ শীষ ও অপর সাতটি শুষ্ক। হে পারিষদবর্গ, তোমরা আমাকে আমার স্বপ্ন সম্বন্ধে ব্যাখ্যা দাও যদি তোমরা স্বপ্নের ব্যাখ্যা দিয়ে থাক’।
(ইউসুফ আয়াত: ৪৩)

43 ৪৩
وَ اِنَّ جَهَنَّمَ لَمَوۡعِدُهُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর নিশ্চয় জাহান্নাম তাদের সকলের প্রতিশ্রুত স্থান’।
(আল-হিজর আয়াত: ৪৩)

17 ১৭
وَ لَقَدۡ یَسَّرۡنَا الۡقُرۡاٰنَ لِلذِّکۡرِ فَهَلۡ مِنۡ مُّدَّکِرٍ
অনুবাদ: আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?
(আল-কামার আয়াত: ১৭)

1 ১
قُلۡ یٰۤاَیُّهَا الۡکٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে কাফিররা,
(কাফিরুন আয়াত: ১)

102 ১০২
وَ اٰخَرُوۡنَ اعۡتَرَفُوۡا بِذُنُوۡبِهِمۡ خَلَطُوۡا عَمَلًا صَالِحًا وَّ اٰخَرَ سَیِّئًا ؕ عَسَی اللّٰهُ اَنۡ یَّتُوۡبَ عَلَیۡهِمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর অন্য কিছু লোক তাদের অপরাধ স্বীকার করেছে, সৎকর্মের সঙ্গে তারা অসৎকর্মের মিশ্রণ ঘটিয়েছে। আশা করা যায়, আল্লাহ তাদের তাওবা কবূল করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আত-তাওবা আয়াত: ১০২)

143 ১৪৩
وَ لَمَّا جَآءَ مُوۡسٰی لِمِیۡقَاتِنَا وَ کَلَّمَهٗ رَبُّهٗ ۙ قَالَ رَبِّ اَرِنِیۡۤ اَنۡظُرۡ اِلَیۡکَ ؕ قَالَ لَنۡ تَرٰىنِیۡ وَ لٰکِنِ انۡظُرۡ اِلَی الۡجَبَلِ فَاِنِ اسۡتَقَرَّ مَکَانَهٗ فَسَوۡفَ تَرٰىنِیۡ ۚ فَلَمَّا تَجَلّٰی رَبُّهٗ لِلۡجَبَلِ جَعَلَهٗ دَکًّا وَّ خَرَّ مُوۡسٰی صَعِقًا ۚ فَلَمَّاۤ اَفَاقَ قَالَ سُبۡحٰنَکَ تُبۡتُ اِلَیۡکَ وَ اَنَا اَوَّلُ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন আমার নির্ধারিত সময়ে মূসা এসে গেল এবং তার রব তার সাথে কথা বললেন। সে বলল, ‘হে আমার রব, আপনি আমাকে দেখা দিন, আমি আপনাকে দেখব।’ তিনি বললেন, তুমি আমাকে কখনো দেখবে না। বরং তুমি পাহাড়ের দিকে তাকাও, অতঃপর তা যদি নিজ স্থানে স্থির থাকে তবে তুমি অচিরেই আমাকে দেখবে। অতঃপর যখন তার রব পাহাড়ের উপর নূর প্রকাশ করলেন তখন তা তাকে চূর্ণ করে দিল এবং মূসা বেহুঁশ হয়ে পড়ে গেল। অতঃপর যখন তার হুঁশ আসল তখন সে বলল, ‘আপনি পবিত্র মহান, আমি আপনার নিকট তাওবা করলাম এবং আমি মুমিনদের মধ্যে প্রথম।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১৪৩)

173 ১৭৩
وَ اَمۡطَرۡنَا عَلَیۡهِمۡ مَّطَرًا ۚ فَسَآءَ مَطَرُ الۡمُنۡذَرِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদের উপর শিলাবৃষ্টি বর্ষণ করলাম। সুতরাং সেই বৃষ্টি ভয় প্রদর্শিতদের জন্য কতইনা মন্দ ছিল!
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৭৩)

4 ৪
اَمۡ حَسِبَ الَّذِیۡنَ یَعۡمَلُوۡنَ السَّیِّاٰتِ اَنۡ یَّسۡبِقُوۡنَا ؕ سَآءَ مَا یَحۡکُمُوۡنَ
অনুবাদ: নাকি যারা পাপ কাজ করে তারা মনে করে যে, তারা আমাকে রেখে সামনে চলে যাবে? কতইনা নিকৃষ্ট, যা তারা ফয়সালা করে!
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৪)

46 ৪৬
مَنۡ عَمِلَ صَالِحًا فَلِنَفۡسِهٖ وَ مَنۡ اَسَآءَ فَعَلَیۡهَا ؕ وَ مَا رَبُّکَ بِظَلَّامٍ لِّلۡعَبِیۡدِ
অনুবাদ: যে সৎকর্ম করে সে তার নিজের জন্যই তা করে। আর যে অসৎকর্ম করে তা তার উপরই বর্তাবে। তোমার রব তাঁর বান্দাদের প্রতি মোটেই যালিম নন।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৪৬)

7 ৭
اِنۡ اَحۡسَنۡتُمۡ اَحۡسَنۡتُمۡ لِاَنۡفُسِکُمۡ ۟ وَ اِنۡ اَسَاۡتُمۡ فَلَهَا ؕ فَاِذَا جَآءَ وَعۡدُ الۡاٰخِرَۃِ لِیَسُوۡٓءٗا وُجُوۡهَکُمۡ وَ لِیَدۡخُلُوا الۡمَسۡجِدَ کَمَا دَخَلُوۡهُ اَوَّلَ مَرَّۃٍ وَّ لِیُتَبِّرُوۡا مَا عَلَوۡا تَتۡبِیۡرًا
অনুবাদ: তোমরা যদি ভাল কর, তবে নিজদের জন্যই ভাল করবে এবং যদি মন্দ কর তবে তা নিজদের জন্যই। এরপর যখন পরবর্তী ওয়াদা এল, (তখন অন্য বান্দাদের প্রেরণ করলাম) যাতে তারা তোমাদের চেহারাসমূহ মলিন করে দেয়, আর যেন মসজিদে ঢুকে পড়ে যেমন ঢুকে পড়েছিল প্রথমবার এবং যাতে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেয় যা ওদের কর্তৃত্বে ছিল।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৭)

193 ১৯৩
وَ اِنۡ تَدۡعُوۡهُمۡ اِلَی الۡهُدٰی لَا یَتَّبِعُوۡکُمۡ ؕ سَوَآءٌ عَلَیۡکُمۡ اَدَعَوۡتُمُوۡهُمۡ اَمۡ اَنۡتُمۡ صَامِتُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা যদি তাদেরকে হিদায়াতের দিকে আহবান কর, তারা তোমাদের অনুসরণ করবে না। তোমরা তাদেরকে ডাক অথবা তোমরা চুপ থাক, তা তোমাদের নিকট সমান।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৯৩)

40 ৪০
رَبِّ اجۡعَلۡنِیۡ مُقِیۡمَ الصَّلٰوۃِ وَ مِنۡ ذُرِّیَّتِیۡ ٭ۖ رَبَّنَا وَ تَقَبَّلۡ دُعَآءِ
অনুবাদ: ‘হে আমার রব, আমাকে সালাত কায়েমকারী বানান এবং আমার বংশধরদের মধ্য থেকেও, হে আমাদের রব, আর আমার দো‘আ কবূল করুন’।
(ইবরাহীম আয়াত: ৪০)

62 ৬২
اَذٰلِکَ خَیۡرٌ نُّزُلًا اَمۡ شَجَرَۃُ الزَّقُّوۡمِ
অনুবাদ: আপ্যায়নের জন্য এগুলো উত্তম না যাক্কূম* বৃক্ষ?
(আস-সাফফাত আয়াত: ৬২)

57 ৫৭
لَا تَحۡسَبَنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مُعۡجِزِیۡنَ فِی الۡاَرۡضِ ۚ وَ مَاۡوٰىهُمُ النَّارُ ؕ وَ لَبِئۡسَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: তুমি কাফিরদেরকে যমীনে অপারগকারী মনে করো না; তাদের আশ্রয়স্থল আগুন। আর কতই না নিকৃষ্ট এই প্রত্যাবর্তনস্থল!
(আন-নূর আয়াত: ৫৭)

14 ১৪
هٰذِهِ النَّارُ الَّتِیۡ کُنۡتُمۡ بِهَا تُکَذِّبُوۡنَ
অনুবাদ: ‘এটি সেই জাহান্নাম যা তোমরা অস্বীকার করতে।’
(আত-তূর আয়াত: ১৪)

1 ১
قَدۡ اَفۡلَحَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ ۙ
অনুবাদ: অবশ্যই মুমিনগণ সফল হয়েছে,
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১)

81 ৮১
وَ یَقُوۡلُوۡنَ طَاعَۃٌ ۫ فَاِذَا بَرَزُوۡا مِنۡ عِنۡدِکَ بَیَّتَ طَآئِفَۃٌ مِّنۡهُمۡ غَیۡرَ الَّذِیۡ تَقُوۡلُ ؕ وَ اللّٰهُ یَکۡتُبُ مَا یُبَیِّتُوۡنَ ۚ فَاَعۡرِضۡ عَنۡهُمۡ وَ تَوَکَّلۡ عَلَی اللّٰهِ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ وَکِیۡلًا
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘আনুগত্য (করি)’; অতঃপর যখন তারা তোমার কাছ থেকে বের হয়ে যায়, তাদের একদল যা বলে, রাতে তার বিপরীত পরিকল্পনা করে। আর আল্লাহ লিখে রাখেন, তারা রাতে যা পরিকল্পনা করে। সুতরাং তুমি তাদেরকে এড়িয়ে চল এবং আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল কর। কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
(আন-নিসা আয়াত: ৮১)

25 ২৫
هُمُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ صَدُّوۡکُمۡ عَنِ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ وَ الۡهَدۡیَ مَعۡکُوۡفًا اَنۡ یَّبۡلُغَ مَحِلَّهٗ ؕ وَ لَوۡ لَا رِجَالٌ مُّؤۡمِنُوۡنَ وَ نِسَآءٌ مُّؤۡمِنٰتٌ لَّمۡ تَعۡلَمُوۡهُمۡ اَنۡ تَطَـُٔوۡهُمۡ فَتُصِیۡبَکُمۡ مِّنۡهُمۡ مَّعَرَّۃٌۢ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ ۚ لِیُدۡخِلَ اللّٰهُ فِیۡ رَحۡمَتِهٖ مَنۡ یَّشَآءُ ۚ لَوۡ تَزَیَّلُوۡا لَعَذَّبۡنَا الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡهُمۡ عَذَابًا اَلِیۡمًا
অনুবাদ: তারাইতো কুফরী করেছিল এবং তোমাদেরকে আল-মাসজিদুল হারাম থেকে বাধা দিয়েছিল আর কুরবানীর পশুগুলোকে কুরবানীর স্থানে পৌঁছতে বাধা দিয়েছিল। যদি মুমিন পুরুষরা ও মুমিন নারীরা না থাকত, যাদের সম্পর্কে তোমরা জান না যে, তোমরা অজ্ঞাতসারে তাদেরকে পদদলিত করবে, ফলে তাদের কারণে তোমরা দোষী হতে কিন্তু আমি তাদের উপর কর্তৃত্ব দিয়েছি যাতে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা স্বীয় রহমতে প্রবেশ করাবেন। যদি তারা পৃথক থাকত, তাহলে তাদের মধ্যে যারা কুফরী করেছে তাদেরকে আমি অবশ্যই যন্ত্রণাদায়ক আযাব দিতাম।
(আল-ফাতহ আয়াত: ২৫)

49 ৪৯
اِذۡ یَقُوۡلُ الۡمُنٰفِقُوۡنَ وَ الَّذِیۡنَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ مَّرَضٌ غَرَّهٰۤؤُ لَآءِ دِیۡنُهُمۡ ؕ وَ مَنۡ یَّتَوَکَّلۡ عَلَی اللّٰهِ فَاِنَّ اللّٰهَ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: যখন মুনাফিকরা ও যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে তারা বলছিল, ‘এদেরকে এদের ধর্ম ধোকায় ফেলেছে’ এবং যে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে তবে তো আল্লাহ নিশ্চয় পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাবান।
(আল-আনফাল আয়াত: ৪৯)

7 ৭
وَّ هُمۡ عَلٰی مَا یَفۡعَلُوۡنَ بِالۡمُؤۡمِنِیۡنَ شُهُوۡدٌ
অনুবাদ: আর তারা মুমিনদের সাথে যা করছিল তার প্রত্যক্ষদর্শী।
(আল-বুরুজ আয়াত: ৭)

18 ১৮
اَفَمَنۡ کَانَ مُؤۡمِنًا کَمَنۡ کَانَ فَاسِقًا ؕؔ لَا یَسۡتَوٗنَ
অনুবাদ: যে ব্যক্তি মুমিন সে কি ফাসিক ব্যক্তির মত? তারা সমান নয়।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ১৮)

170 ১৭০
فَکَفَرُوۡا بِهٖ فَسَوۡفَ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা তা অস্বীকার করল অতএব শীঘ্রই তারা জানতে পারবে (এর পরিণাম)।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৭০)

18 ১৮
اِنَّ الۡمُصَّدِّقِیۡنَ وَ الۡمُصَّدِّقٰتِ وَ اَقۡرَضُوا اللّٰهَ قَرۡضًا حَسَنًا یُّضٰعَفُ لَهُمۡ وَ لَهُمۡ اَجۡرٌ کَرِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় দানশীল পুরুষ ও দানশীল নারী এবং যারা আল্লাহকে উত্তম করয দেয়, তাদের জন্য বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়া হবে এবং তাদের জন্য রয়েছে সম্মানজনক প্রতিদান।
(আল-হাদীদ আয়াত: ১৮)

17 ১৭
مَثَلُهُمۡ کَمَثَلِ الَّذِی اسۡتَوۡقَدَ نَارًا ۚ فَلَمَّاۤ اَضَآءَتۡ مَا حَوۡلَهٗ ذَهَبَ اللّٰهُ بِنُوۡرِهِمۡ وَ تَرَکَهُمۡ فِیۡ ظُلُمٰتٍ لَّا یُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের উপমা ঐ ব্যক্তির মত, যে আগুন জ্বালাল। এরপর যখন আগুন তার চারপাশ আলোকিত করল, আল্লাহ তাদের আলো কেড়ে নিলেন এবং তাদেরকে ছেড়ে দিলেন এমন অন্ধকারে যে, তারা দেখছে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৭)

139 ১৩৯
وَ اِنَّ یُوۡنُسَ لَمِنَ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় ইউনুসও ছিল রাসূলদের একজন।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৩৯)

19 ১৯
اِنَّ الدِّیۡنَ عِنۡدَ اللّٰهِ الۡاِسۡلَامُ ۟ وَ مَا اخۡتَلَفَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَهُمُ الۡعِلۡمُ بَغۡیًۢا بَیۡنَهُمۡ ؕ وَ مَنۡ یَّکۡفُرۡ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ فَاِنَّ اللّٰهَ سَرِیۡعُ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহর নিকট দীন হচ্ছে ইসলাম। আর যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের নিকট জ্ঞান আসার পরই তারা মতানৈক্য করেছে, পরস্পর বিদ্বেষবশত। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করে, নিশ্চয় আল্লাহ হিসাব গ্রহণে দ্রুত।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৯)

25 ২৫
ءَاُلۡقِیَ الذِّکۡرُ عَلَیۡهِ مِنۡۢ بَیۡنِنَا بَلۡ هُوَ کَذَّابٌ اَشِرٌ
অনুবাদ: ‘আমাদের মধ্য থেকে কি তার ওপরই উপদেশবাণী পাঠানো হয়েছে ? বরং সে চরম মিথ্যাবাদী অহঙ্কারী’।
(আল-কামার আয়াত: ২৫)

22 ২২
وَ لَقَدۡ یَسَّرۡنَا الۡقُرۡاٰنَ لِلذِّکۡرِ فَهَلۡ مِنۡ مُّدَّکِرٍ
অনুবাদ: আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?
(আল-কামার আয়াত: ২২)

96 ৯৬
قَالَ بَصُرۡتُ بِمَا لَمۡ یَبۡصُرُوۡا بِهٖ فَقَبَضۡتُ قَبۡضَۃً مِّنۡ اَثَرِ الرَّسُوۡلِ فَنَبَذۡتُهَا وَ کَذٰلِکَ سَوَّلَتۡ لِیۡ نَفۡسِیۡ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমি এমন কিছু দেখেছি যা ওরা দেখেনি। তারপর আমি দূতের (জিবরীলের) পায়ের চিহ্ন থেকে এক মুষ্টি মাটি নিয়েছিলাম। অতঃপর তা নিক্ষেপ করেছিলাম। আর আমার মন আমার জন্য এরূপ করাটা শোভন করেছিল’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৯৬)

61 ৬১
فَلَمَّا بَلَغَا مَجۡمَعَ بَیۡنِهِمَا نَسِیَا حُوۡتَهُمَا فَاتَّخَذَ سَبِیۡلَهٗ فِی الۡبَحۡرِ سَرَبًا
অনুবাদ: এরপর যখন তারা তাদের দুই সমুদ্রের মিলনস্থলে উপনীত হল, তখন তারা তাদের মাছের কথা ভুলে গেল। ফলে মাছটি নালার মত করে সমুদ্রে তার পথ করে নিল।
(আল-কাহফ আয়াত: ৬১)

6 ৬
اِهۡدِ نَا الصِّرَاطَ الۡمُسۡتَقِیۡمَ
অনুবাদ: আমাদেরকে সরল পথ দেখান। পথের হিদায়াত দিন।
(আল-ফাতিহা আয়াত: ৬)

17 ১৭
قَالَ رَبِّ بِمَاۤ اَنۡعَمۡتَ عَلَیَّ فَلَنۡ اَکُوۡنَ ظَهِیۡرًا لِّلۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘হে আমার রব, আপনি যেহেতু আমার প্রতি নিআমত দান করেন, তাই আমি কখনো আর অপরাধীদের সাহায্যকারী হব না।
(আল-কাসাস আয়াত: ১৭)

81 ৮১
وَ قُلۡ جَآءَ الۡحَقُّ وَ زَهَقَ الۡبَاطِلُ ؕ اِنَّ الۡبَاطِلَ کَانَ زَهُوۡقًا
অনুবাদ: আর বল, ‘হক এসেছে এবং বাতিল বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় বাতিল বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৮১)

34 ৩৪
فَاسۡتَجَابَ لَهٗ رَبُّهٗ فَصَرَفَ عَنۡهُ کَیۡدَهُنَّ ؕ اِنَّهٗ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: অতঃপর তার রব তার আহবানে সাড়া দিলেন এবং তার থেকে তাদের চক্রান্ত প্রতিহত করলেন। নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(ইউসুফ আয়াত: ৩৪)

70 ৭০
اَمۡ یَقُوۡلُوۡنَ بِهٖ جِنَّۃٌ ؕ بَلۡ جَآءَهُمۡ بِالۡحَقِّ وَ اَکۡثَرُهُمۡ لِلۡحَقِّ کٰرِهُوۡنَ
অনুবাদ: নাকি তারা বলছে যে, তার মধ্যে কোন পাগলামী রয়েছে? না, বরং সে তাদের কাছে সত্য নিয়েই এসেছিল। আর তাদের অধিকাংশ লোকই সত্যকে অপছন্দকারী।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৭০)

59 ৫৯
بَلٰی قَدۡ جَآءَتۡکَ اٰیٰتِیۡ فَکَذَّبۡتَ بِهَا وَ اسۡتَکۡبَرۡتَ وَ کُنۡتَ مِنَ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: হ্যাঁ, অবশ্যই তোমার কাছে আমার নিদর্শনাবলী এসেছিল, অতঃপর তুমি সেগুলোকে অস্বীকার করেছিলে এবং তুমি অহঙ্কার করেছিলে। আর তুমি কাফিরদের অন্তর্ভুক্ত ছিলে।
(আয-যুমার আয়াত: ৫৯)

22 ২২
اَنِ اغۡدُوۡا عَلٰی حَرۡثِکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰرِمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা যদি ফল আহরণ করতে চাও তাহলে সকাল সকাল তোমাদের বাগানে যাও’।
(আল-কলম আয়াত: ২২)

57 ৫৭
وَ اَمَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ فَیُوَفِّیۡهِمۡ اُجُوۡرَهُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یُحِبُّ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে, তিনি তাদেরকে পরিপূর্ণ প্রতিদান দেবেন। আর আল্লাহ যালিমদেরকে ভালবাসেন না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৫৭)

5 ৫
عَلَّمَهٗ شَدِیۡدُ الۡقُوٰی
অনুবাদ: তাকে শিক্ষা দিয়েছে প্রবল শক্তিধর,
(আন-নাজম আয়াত: ৫)

37 ৩৭
قَالَ لَا یَاۡتِیۡکُمَا طَعَامٌ تُرۡزَقٰنِهٖۤ اِلَّا نَبَّاۡتُکُمَا بِتَاۡوِیۡلِهٖ قَبۡلَ اَنۡ یَّاۡتِیَکُمَا ؕ ذٰلِکُمَا مِمَّا عَلَّمَنِیۡ رَبِّیۡ ؕ اِنِّیۡ تَرَکۡتُ مِلَّۃَ قَوۡمٍ لَّا یُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ هُمۡ بِالۡاٰخِرَۃِ هُمۡ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তোমাদেরকে যে খাদ্য দেয়া হয় তা তোমাদের কাছে আসার পূর্বেই আমি তোমাদেরকে স্বপ্নের ব্যাখ্যা জানিয়ে দেব। সেটি এমন জ্ঞান থেকেই বলব যা আমার রব আমাকে শিক্ষা দিয়েছেন। নিশ্চয়ই আমি পরিত্যাগ করেছি সে কওমের ধর্ম যারা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে না এবং যারা আখিরাতকে অস্বীকারকারী’।
(ইউসুফ আয়াত: ৩৭)

36 ৩৬
وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَهُمۡ نَارُ جَهَنَّمَ ۚ لَا یُقۡضٰی عَلَیۡهِمۡ فَیَمُوۡتُوۡا وَ لَا یُخَفَّفُ عَنۡهُمۡ مِّنۡ عَذَابِهَا ؕ کَذٰلِکَ نَجۡزِیۡ کُلَّ کَفُوۡرٍ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করে, তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের আগুন। তাদের প্রতি এমন কোন ফয়সালা দেয়া হবে না যে, তারা মারা যাবে, এবং তাদের থেকে জাহান্নামের আযাবও লাঘব করা হবে না। এভাবেই আমি প্রত্যেক অকৃতজ্ঞকে প্রতিফল দিয়ে থাকি।
(ফাতির আয়াত: ৩৬)

1 ১
وَ النَّجۡمِ اِذَا هَوٰی
অনুবাদ: কসম নক্ষত্রের, যখন তা অস্ত যায়।
(আন-নাজম আয়াত: ১)

48 ৪৮
فَکَذَّبُوۡهُمَا فَکَانُوۡا مِنَ الۡمُهۡلَکِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব তারা তাদের উভয়কে মিথ্যাবাদী বলল। ফলে তারা ধ্বংসপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেল।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৪৮)

17 ১৭
یَطُوۡفُ عَلَیۡهِمۡ وِلۡدَانٌ مُّخَلَّدُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের আশ-পাশে ঘোরাফেরা করবে চির কিশোররা,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ১৭)

59 ৫৯
اِلَّاۤ اٰلَ لُوۡطٍ ؕ اِنَّا لَمُنَجُّوۡهُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: ‘লূতের পরিবার ছাড়া, আমরা নিশ্চয় তাদের সবাইকে রক্ষা করব’।
(আল-হিজর আয়াত: ৫৯)

47 ৪৭
اِنَّ الۡمُجۡرِمِیۡنَ فِیۡ ضَلٰلٍ وَّ سُعُرٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় অপরাধীরা রয়েছে পথভ্রষ্টতা ও (পরকালে) প্রজ্জ্বলিত আগুনে।
(আল-কামার আয়াত: ৪৭)

43 ৪৩
اَرَءَیۡتَ مَنِ اتَّخَذَ اِلٰـهَهٗ هَوٰىهُ ؕ اَفَاَنۡتَ تَکُوۡنُ عَلَیۡهِ وَکِیۡلًا
অনুবাদ: তুমি কি তাকে দেখনি, যে তার প্রবৃত্তিকে নিজের ইলাহরূপে গ্রহণ করেছে? তবুও কি তুমি তার যিম্মাদার হবে?
(আল-ফুরকান আয়াত: ৪৩)

29 ২৯
فَذَکِّرۡ فَمَاۤ اَنۡتَ بِنِعۡمَتِ رَبِّکَ بِکَاهِنٍ وَّ لَا مَجۡنُوۡنٍ
অনুবাদ: অতএব, তুমি উপদেশ দিতে থাক; কারণ তোমার রবের অনুগ্রহে তুমি গণক নও এবং উন্মাদও নও।
(আত-তূর আয়াত: ২৯)

22 ২২
فَمَکَثَ غَیۡرَ بَعِیۡدٍ فَقَالَ اَحَطۡتُّ بِمَا لَمۡ تُحِطۡ بِهٖ وَ جِئۡتُکَ مِنۡ سَبَاٍۭ بِنَبَاٍ یَّقِیۡنٍ
অনুবাদ: তারপর অনতিবিলম্বে হুদহুদ এসে বলল, ‘আমি যা অবগত হয়েছি আপনি তা অবগত নন, আমি সাবা থেকে আপনার জন্য নিশ্চিত খবর নিয়ে এসেছি’।
(আন-নামাল আয়াত: ২২)

49 ৪৯
تِلۡکَ مِنۡ اَنۡۢبَآءِ الۡغَیۡبِ نُوۡحِیۡهَاۤ اِلَیۡکَ ۚ مَا کُنۡتَ تَعۡلَمُهَاۤ اَنۡتَ وَ لَا قَوۡمُکَ مِنۡ قَبۡلِ هٰذَا ؕۛ فَاصۡبِرۡ ؕۛ اِنَّ الۡعَاقِبَۃَ لِلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: এগুলো গায়েবের সংবাদ, আমি তোমাকে ওহীর মাধ্যমে তা জানাচ্ছি। ইতঃপূর্বে তা না তুমি জানতে এবং না তোমার কওম। সুতরাং তুমি সবর কর। নিশ্চয় শুভ পরিণাম কেবল মুত্তাকীদের জন্য।
(হূদ আয়াত: ৪৯)

49 ৪৯
قُلۡ لَّاۤ اَمۡلِکُ لِنَفۡسِیۡ ضَرًّا وَّ لَا نَفۡعًا اِلَّا مَا شَآءَ اللّٰهُ ؕ لِکُلِّ اُمَّۃٍ اَجَلٌ ؕ اِذَا جَآءَ اَجَلُهُمۡ فَلَا یَسۡتَاۡخِرُوۡنَ سَاعَۃً وَّ لَا یَسۡتَقۡدِمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমি নিজের ক্ষতি বা উপকারের অধিকার রাখি না, তবে আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন’। প্রত্যেক উম্মতের রয়েছে নির্দিষ্ট একটি সময়। যখন এসে যায় তাদের সময়, তখন এক মুহূর্ত পিছাতে পারে না এবং এগোতেও পারে না।
(ইউনুস আয়াত: ৪৯)

43 ৪৩
قَالَ لَهُمۡ مُّوۡسٰۤی اَلۡقُوۡا مَاۤ اَنۡتُمۡ مُّلۡقُوۡنَ
অনুবাদ: মূসা তাদের বলল, ‘তোমরা যা নিক্ষেপ করার তা নিক্ষেপ কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৪৩)

275 ২৭৫
اَلَّذِیۡنَ یَاۡکُلُوۡنَ الرِّبٰوا لَا یَقُوۡمُوۡنَ اِلَّا کَمَا یَقُوۡمُ الَّذِیۡ یَتَخَبَّطُهُ الشَّیۡطٰنُ مِنَ الۡمَسِّ ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ قَالُوۡۤا اِنَّمَا الۡبَیۡعُ مِثۡلُ الرِّبٰوا ۘ وَ اَحَلَّ اللّٰهُ الۡبَیۡعَ وَ حَرَّمَ الرِّبٰوا ؕ فَمَنۡ جَآءَهٗ مَوۡعِظَۃٌ مِّنۡ رَّبِّهٖ فَانۡتَهٰی فَلَهٗ مَا سَلَفَ ؕ وَ اَمۡرُهٗۤ اِلَی اللّٰهِ ؕ وَ مَنۡ عَادَ فَاُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: যারা সুদ খায়, তারা তার ন্যায় (কবর থেকে) উঠবে, যাকে শয়তান স্পর্শ করে পাগল বানিয়ে দেয়। এটা এ জন্য যে, তারা বলে, বেচা-কেনা সুদের মতই। অথচ আল্লাহ বেচা-কেনা হালাল করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন। অতএব, যার কাছে তার রবের পক্ষ থেকে উপদেশ আসার পর সে বিরত হল, যা গত হয়েছে তা তার জন্যই ইচ্ছাধীন। আর তার ব্যাপারটি আল্লাহর হাওলায়। আর যারা ফিরে গেল, তারা আগুনের অধিবাসী। তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৭৫)

6 ৬
وَ نُمَکِّنَ لَهُمۡ فِی الۡاَرۡضِ وَ نُرِیَ فِرۡعَوۡنَ وَ هَامٰنَ وَ جُنُوۡدَهُمَا مِنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یَحۡذَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যমীনে তাদেরকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করতে এবং ফির‘আউন, হামান ও তাদের সৈন্যদেরকে দেখিয়ে দিতে, যা তারা তাদের কাছ থেকে আশঙ্কা করছিল।
(আল-কাসাস আয়াত: ৬)

5 ৫
وَ اِنۡ تَعۡجَبۡ فَعَجَبٌ قَوۡلُهُمۡ ءَ اِذَا کُنَّا تُرٰبًا ءَ اِنَّا لَفِیۡ خَلۡقٍ جَدِیۡدٍ ۬ؕ اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِرَبِّهِمۡ ۚ وَ اُولٰٓئِکَ الۡاَغۡلٰلُ فِیۡۤ اَعۡنَاقِهِمۡ ۚ وَ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তুমি আশ্চর্য বোধ কর, তাহলে আশ্চর্যজনক হল তাদের এ বক্তব্য, ‘আমরা যখন মাটি হয়ে যাব, তখন কি আমরা নতুন সৃষ্টিতে পরিণত হব’? এরাই তারা, যারা তাদের রবের সাথে কুফরী করেছে, আর ওদের গলায় থাকবে শিকল এবং ওরা অগ্নিবাসী, তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
(আর-রাদ আয়াত: ৫)

7 ৭
هُمُ الَّذِیۡنَ یَقُوۡلُوۡنَ لَا تُنۡفِقُوۡا عَلٰی مَنۡ عِنۡدَ رَسُوۡلِ اللّٰهِ حَتّٰی یَنۡفَضُّوۡا ؕ وَ لِلّٰهِ خَزَآئِنُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ لٰکِنَّ الۡمُنٰفِقِیۡنَ لَا یَفۡقَهُوۡنَ
অনুবাদ: তারাই বলে, যারা আল্লাহর রাসূলের কাছে আছে তোমরা তাদের জন্য খরচ করো না, যতক্ষণ না তারা সরে যায়। আর আসমানসমূহ ও যমীনের ধন-ভান্ডার তো আল্লাহরই, কিন্তু মুনাফিকরা তা বুঝে না।
(আল-মুনাফিকূন আয়াত: ৭)

27 ২৭
فَمَنَّ اللّٰهُ عَلَیۡنَا وَ وَقٰىنَا عَذَابَ السَّمُوۡمِ
অনুবাদ: ‘অতঃপর আল্লাহ আমাদের প্রতি দয়া করেছেন এবং আগুনের আযাব থেকে আমাদেরকে রক্ষা করেছেন।’
(আত-তূর আয়াত: ২৭)

117 ১১৭
اِنَّ رَبَّکَ هُوَ اَعۡلَمُ مَنۡ یَّضِلُّ عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ۚ وَ هُوَ اَعۡلَمُ بِالۡمُهۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার রব অধিক অবগত তার সম্পর্কে, যে তাঁর পথ থেকে বিচ্যুত হয় এবং তিনি অধিক অবগত হিদায়াতপ্রাপ্তদের সম্পর্কে।
(আল-আনআম আয়াত: ১১৭)

25 ২৫
وَ اِنۡ یُّکَذِّبُوۡکَ فَقَدۡ کَذَّبَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ۚ جَآءَتۡهُمۡ رُسُلُهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ وَ بِالزُّبُرِ وَ بِالۡکِتٰبِ الۡمُنِیۡرِ
অনুবাদ: আর তারা যদি তোমাকে মিথ্যাবাদী বলে তবে তাদের পূর্বে যারা ছিল তারাও মিথ্যাবাদী বলেছিল; তাদের নিকট স্পষ্ট প্রমাণাদি, গ্রন্থাবলী ও আলোকদীপ্ত কিতাবসহ রাসূলগণ এসেছিলেন।
(ফাতির আয়াত: ২৫)

35 ৩৫
عَلَی الۡاَرَآئِکِ ۙ یَنۡظُرُوۡنَ
অনুবাদ: উচ্চ আসনে বসে তারা দেখতে থাকবে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৩৫)

25 ২৫
اَلَمۡ نَجۡعَلِ الۡاَرۡضَ کِفَاتًا
অনুবাদ: আমি কি ভূমিকে ধারণকারী বানাইনি
(আল-মুরসালাত আয়াত: ২৫)

80 ৮০
وَ هُوَ الَّذِیۡ یُحۡیٖ وَ یُمِیۡتُ وَ لَهُ اخۡتِلَافُ الَّیۡلِ وَ النَّهَارِ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই জীবন দেন ও মৃত্যু দেন এবং রাত ও দিনের পরিবর্তন তাঁরই অধিকারে। তবুও কি তোমরা বুঝবে না?
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৮০)

8 ৮
ثُمَّ جَعَلَ نَسۡلَهٗ مِنۡ سُلٰلَۃٍ مِّنۡ مَّآءٍ مَّهِیۡنٍ
অনুবাদ: তারপর তিনি তার বংশধর সৃষ্টি করেছেন তুচ্ছ পানির নির্যাস থেকে।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ৮)

102 ১০২
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ حَقَّ تُقٰتِهٖ وَ لَا تَمُوۡتُنَّ اِلَّا وَ اَنۡتُمۡ مُّسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যথাযথ ভয়। আর তোমরা মুসলমান হওয়া ছাড়া মারা যেও না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১০২)

89 ৮৯
وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا لِلنَّاسِ فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ مِنۡ کُلِّ مَثَلٍ ۫ فَاَبٰۤی اَکۡثَرُ النَّاسِ اِلَّا کُفُوۡرًا
অনুবাদ: আর অবশ্যই মানুষের জন্য এ কুরআনে আমি নানাভাবে বিভিন্ন উপমা বর্ণনা করেছি; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ কুফরী না করে থাকেনি।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৮৯)

54 ৫৪
وَّ لِیَعۡلَمَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡعِلۡمَ اَنَّهُ الۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّکَ فَیُؤۡمِنُوۡا بِهٖ فَتُخۡبِتَ لَهٗ قُلُوۡبُهُمۡ ؕ وَ اِنَّ اللّٰهَ لَهَادِ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: এটা এজন্যও যে, যাদেরকে জ্ঞান দেয়া হয়েছে, তারা যেন জানতে পারে যে, এটা অবশ্যই তোমার রবের পক্ষ থেকে সত্য। অতঃপর তারা যেন এর প্রতি ঈমান আনে এবং তাদের অন্তর যেন এর প্রতি অনুগত হয়। আর যারা ঈমান এনেছে, নিশ্চয় আল্লাহ তাদেরকে সরল পথ প্রদর্শনকারী।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৫৪)

91 ৯১
فَرَاغَ اِلٰۤی اٰلِهَتِهِمۡ فَقَالَ اَلَا تَاۡکُلُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর চুপে চুপে সে তাদের দেবতাদের কাছে গেল এবং বলল, ‘তোমরা কি খাবে না?’
(আস-সাফফাত আয়াত: ৯১)

4 ৪
وَ اِنۡ یُّکَذِّبُوۡکَ فَقَدۡ کُذِّبَتۡ رُسُلٌ مِّنۡ قَبۡلِکَ ؕ وَ اِلَی اللّٰهِ تُرۡجَعُ الۡاُمُوۡرُ
অনুবাদ: আর যদি তারা তোমাকে মিথ্যাবাদী বলে, তবে তোমার পূর্বের রাসূলগণকেও মিথ্যাবাদী বলা হয়েছিল। আর সকল বিষয় আল্লাহর-ই কাছে ফিরিয়ে নেয়া হবে।
(ফাতির আয়াত: ৪)

247 ২৪৭
وَ قَالَ لَهُمۡ نَبِیُّهُمۡ اِنَّ اللّٰهَ قَدۡ بَعَثَ لَکُمۡ طَالُوۡتَ مَلِکًا ؕ قَالُوۡۤا اَنّٰی یَکُوۡنُ لَهُ الۡمُلۡکُ عَلَیۡنَا وَ نَحۡنُ اَحَقُّ بِالۡمُلۡکِ مِنۡهُ وَ لَمۡ یُؤۡتَ سَعَۃً مِّنَ الۡمَالِ ؕ قَالَ اِنَّ اللّٰهَ اصۡطَفٰىهُ عَلَیۡکُمۡ وَ زَادَهٗ بَسۡطَۃً فِی الۡعِلۡمِ وَ الۡجِسۡمِ ؕ وَ اللّٰهُ یُؤۡتِیۡ مُلۡکَهٗ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তাদেরকে তাদের নবী বলল, নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের জন্য তালূতকে রাজারূপে পাঠিয়েছেন। তারা বলল, ‘আমাদের উপর কীভাবে তার রাজত্ব হবে, অথচ আমরা তার চেয়ে রাজত্বের অধিক হকদার? আর তাকে সম্পদের প্রাচুর্যও দেয়া হয়নি’। সে বলল, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তাকে তোমাদের উপর মনোনীত করেছেন এবং তাকে জ্ঞানে ও দেহে অনেক বাড়িয়ে দিয়েছেন। আর আল্লাহ যাকে চান, তাকে তাঁর রাজত্ব দেন। আর আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ’।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৪৭)

9 ৯
قَالَ کَذٰلِکَ ۚ قَالَ رَبُّکَ هُوَ عَلَیَّ هَیِّنٌ وَّ قَدۡ خَلَقۡتُکَ مِنۡ قَبۡلُ وَ لَمۡ تَکُ شَیۡئًا
অনুবাদ: সে (ফেরেশতা) বলল, ‘এভাবেই’। তোমার রব বলেছেন, ‘এটা আমার জন্য সহজ। আমি তো ইতঃপূর্বে তোমাকে সৃষ্টি করেছি, তখন তুমি কিছুই ছিলে না’।
(মারইয়াম আয়াত: ৯)

6 ৬
اَفَلَمۡ یَنۡظُرُوۡۤا اِلَی السَّمَآءِ فَوۡقَهُمۡ کَیۡفَ بَنَیۡنٰهَا وَ زَیَّنّٰهَا وَ مَا لَهَا مِنۡ فُرُوۡجٍ
অনুবাদ: তারা কি তাদের উপরে আসমানের দিকে তাকায় না, কিভাবে আমি তা বানিয়েছি এবং তা সুশোভিত করেছি? আর তাতে কোন ফাটল নেই।
(কাফ আয়াত: ৬)

1 ১
وَ الصّٰٓفّٰتِ صَفًّا ۙ
অনুবাদ: কসম সারিবদ্ধ ফেরেশতাদের,
(আস-সাফফাত আয়াত: ১)

71 ৭১
فَانۡطَلَقَا ٝ حَتّٰۤی اِذَا رَکِبَا فِی السَّفِیۡنَۃِ خَرَقَهَا ؕ قَالَ اَخَرَقۡتَهَا لِتُغۡرِقَ اَهۡلَهَا ۚ لَقَدۡ جِئۡتَ شَیۡئًا اِمۡرًا
অনুবাদ: অতঃপর তারা চলতে থাকল। অবশেষে যখন তারা জাহাজে চড়ল, সে তা ফুটো করে দিল। সে বলল, ‘আপনি কি তার আরোহীদের ডুবানোর জন্য তা ফুটো করে দিলেন? আপনি অবশ্যই মন্দ কাজ করলেন’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৭১)

12 ১২
بَلۡ ظَنَنۡتُمۡ اَنۡ لَّنۡ یَّنۡقَلِبَ الرَّسُوۡلُ وَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ اِلٰۤی اَهۡلِیۡهِمۡ اَبَدًا وَّ زُیِّنَ ذٰلِکَ فِیۡ قُلُوۡبِکُمۡ وَ ظَنَنۡتُمۡ ظَنَّ السَّوۡءِ ۚۖ وَ کُنۡتُمۡ قَوۡمًۢا بُوۡرًا
অনুবাদ: বরং তোমরা মনে করেছিলে রাসূল ও মুমিনরা তাদের পরিবারের কাছে কখনো ফিরে আসবে না; আর এটি তোমাদের অন্তরে শোভিত করে দেয়া হয়েছিল; আর তোমরা মন্দ ধারণা করেছিলে এবং তোমরা ছিলে ধংসোম্মুখ কওম ।
(আল-ফাতহ আয়াত: ১২)

9 ৯
وَ اِنَّ رَبَّکَ لَهُوَ الۡعَزِیۡزُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রব, তিনি তো মহা পরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৯)

159 ১৫৯
فَبِمَا رَحۡمَۃٍ مِّنَ اللّٰهِ لِنۡتَ لَهُمۡ ۚ وَ لَوۡ کُنۡتَ فَظًّا غَلِیۡظَ الۡقَلۡبِ لَانۡفَضُّوۡا مِنۡ حَوۡلِکَ ۪ فَاعۡفُ عَنۡهُمۡ وَ اسۡتَغۡفِرۡ لَهُمۡ وَ شَاوِرۡهُمۡ فِی الۡاَمۡرِ ۚ فَاِذَا عَزَمۡتَ فَتَوَکَّلۡ عَلَی اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ الۡمُتَوَکِّلِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতের কারণে তুমি তাদের জন্য নম্র হয়েছিলে। আর যদি তুমি কঠোর স্বভাবের, কঠিন হৃদয়সম্পন্ন হতে, তবে তারা তোমার আশপাশ থেকে সরে পড়ত। সুতরাং তাদেরকে ক্ষমা কর এবং তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর। আর কাজে-কর্মে তাদের সাথে পরার্মশ কর। অতঃপর যখন সংকল্প করবে তখন আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করবে। নিশ্চয় আল্লাহ তাওয়াক্কুলকারীদেরকে ভালবাসেন।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৫৯)

23 ২৩
فَلَمَّاۤ اَنۡجٰهُمۡ اِذَا هُمۡ یَبۡغُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ بِغَیۡرِ الۡحَقِّ ؕ یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اِنَّمَا بَغۡیُکُمۡ عَلٰۤی اَنۡفُسِکُمۡ ۙ مَّتَاعَ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۫ ثُمَّ اِلَیۡنَا مَرۡجِعُکُمۡ فَنُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তিনি তাদেরকে নাজাত দেন, তখন তারা অন্যায়ভাবে যমীনে সীমালঙ্ঘন করে। হে মানুষ, তোমাদের সীমালঙ্ঘন তোমাদের বিরুদ্ধেই, এ সব কিছু দুনিয়ার ভোগ। অতঃপর আমার নিকটই তোমাদের প্রত্যাবর্তন। সুতরাং তখন আমি তোমাদেরকে তোমাদের কৃতকর্ম সম্পর্কে জানাব।
(ইউনুস আয়াত: ২৩)

51 ৫১
وَ اَنۡذِرۡ بِهِ الَّذِیۡنَ یَخَافُوۡنَ اَنۡ یُّحۡشَرُوۡۤا اِلٰی رَبِّهِمۡ لَیۡسَ لَهُمۡ مِّنۡ دُوۡنِهٖ وَلِیٌّ وَّ لَا شَفِیۡعٌ لَّعَلَّهُمۡ یَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর এ দ্বারা তুমি তাদেরকে সতর্ক কর, যারা ভয় করে যে, তাদেরকে তাদের রবের দিকে সমবেত করা হবে, (এ অবস্থায় যে) তিনি ছাড়া তাদের জন্য থাকবে না কোন সাহায্যকারী আর না সুপারিশকারী। হয়ত তারা তাকওয়া অবলম্বন করবে।
(আল-আনআম আয়াত: ৫১)

14 ১৪
اَلَمۡ یَعۡلَمۡ بِاَنَّ اللّٰهَ یَرٰی
অনুবাদ: সে কি জানেনা যে, নিঃসন্দেহে আল্লাহ দেখেন?
(আল-আলাক আয়াত: ১৪)

36 ৩৬
قَالَ رَبِّ فَاَنۡظِرۡنِیۡۤ اِلٰی یَوۡمِ یُبۡعَثُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, তাহলে আমাকে অবকাশ দিন সে দিন পর্যন্ত, যেদিন তাদেরকে পুনরুজ্জীবিত করা হবে’।
(আল-হিজর আয়াত: ৩৬)

34 ৩৪
وَ لَا تَقۡرَبُوۡا مَالَ الۡیَتِیۡمِ اِلَّا بِالَّتِیۡ هِیَ اَحۡسَنُ حَتّٰی یَبۡلُغَ اَشُدَّهٗ ۪ وَ اَوۡفُوۡا بِالۡعَهۡدِ ۚ اِنَّ الۡعَهۡدَ کَانَ مَسۡـُٔوۡلًا
অনুবাদ: আর তোমরা ইয়াতীমের সম্পদের কাছে যেয়ো না সুন্দরতম পন্থা* ছাড়া, যতক্ষণ না সে বয়সের পূর্ণতায় উপনীত হয়। আর অঙ্গীকার পূর্ণ কর, নিশ্চয় অঙ্গীকার সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৩৪)

14 ১৪
وَ لَهُمۡ عَلَیَّ ذَنۡۢبٌ فَاَخَافُ اَنۡ یَّقۡتُلُوۡنِ
অনুবাদ: ‘আর আমার বিরুদ্ধে তাদের কাছে একটি অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। ফলে আমি আশঙ্কা করছি যে, তারা আমাকে হত্যা করে ফেলবে’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৪)

18 ১৮
قَدۡ یَعۡلَمُ اللّٰهُ الۡمُعَوِّقِیۡنَ مِنۡکُمۡ وَ الۡقَآئِلِیۡنَ لِاِخۡوَانِهِمۡ هَلُمَّ اِلَیۡنَا ۚ وَ لَا یَاۡتُوۡنَ الۡبَاۡسَ اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: আল্লাহ অবশ্যই জানেন তোমাদের মধ্যে কারা বাধাদানকারী এবং কারা তাদের ভাইদেরকে বলে, ‘আমাদের কাছে আস’ তারা খুব কমই যুদ্ধে আসে-
(আল-আহযাব আয়াত: ১৮)

88 ৮৮
وَ لَتَعۡلَمُنَّ نَبَاَهٗ بَعۡدَ حِیۡنٍ
অনুবাদ: আর অল্পকাল পরে তুমি অবশ্যই এর সংবাদ জানবে।
(সোয়াদ আয়াত: ৮৮)

19 ১৯
یٰۤاَهۡلَ الۡکِتٰبِ قَدۡ جَآءَکُمۡ رَسُوۡلُنَا یُبَیِّنُ لَکُمۡ عَلٰی فَتۡرَۃٍ مِّنَ الرُّسُلِ اَنۡ تَقُوۡلُوۡا مَا جَآءَنَا مِنۡۢ بَشِیۡرٍ وَّ لَا نَذِیۡرٍ ۫ فَقَدۡ جَآءَکُمۡ بَشِیۡرٌ وَّ نَذِیۡرٌ ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: হে কিতাবীরা, তোমাদের নিকট আমার রাসূল এসেছে, রাসূলদের একটি বিরতির পর তোমাদের জন্য তিনি স্পষ্ট বর্ণনা করছেন. যেন তোমরা না বল যে, ‘আমাদের নিকট কোন সুসংবাদদাতা কিংবা সতর্ককারী আসেনি’। অবশ্যই তোমাদের নিকট সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী এসেছে। আর আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১৯)

42 ৪২
وَ اِذۡ قَالَتِ الۡمَلٰٓئِکَۃُ یٰمَرۡیَمُ اِنَّ اللّٰهَ اصۡطَفٰکِ وَ طَهَّرَکِ وَ اصۡطَفٰکِ عَلٰی نِسَآءِ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন ফেরেশতারা বলল, ‘হে মারইয়াম, নিশ্চয় আল্লাহ তোমাকে মনোনীত করেছেন ও পবিত্র করেছেন এবং নির্বাচিত করেছেন তোমাকে বিশ্বজগতের নারীদের উপর’ ।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪২)

112 ১১২
وَ ضَرَبَ اللّٰهُ مَثَلًا قَرۡیَۃً کَانَتۡ اٰمِنَۃً مُّطۡمَئِنَّۃً یَّاۡتِیۡهَا رِزۡقُهَا رَغَدًا مِّنۡ کُلِّ مَکَانٍ فَکَفَرَتۡ بِاَنۡعُمِ اللّٰهِ فَاَذَاقَهَا اللّٰهُ لِبَاسَ الۡجُوۡعِ وَ الۡخَوۡفِ بِمَا کَانُوۡا یَصۡنَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ উপমা পেশ করছেন, একটি জনপদ, যা ছিল নিরাপদ ও শান্ত। সবদিক থেকে তার রিয্ক তাতে বিপুলভাবে আসত। অতঃপর সে (জনপদ) আল্লাহর নিআমত অস্বীকার করল। তখন তারা যা করত তার কারণে আল্লাহ তাকে ক্ষুধা ও ভয়ের পোশাক পরালেন।
(আন-নাহাল আয়াত: ১১২)

2 ২
فَسِیۡحُوۡا فِی الۡاَرۡضِ اَرۡبَعَۃَ اَشۡهُرٍ وَّ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّکُمۡ غَیۡرُ مُعۡجِزِی اللّٰهِ ۙ وَ اَنَّ اللّٰهَ مُخۡزِی الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তোমরা যমীনে বিচরণ কর চার মাস, আর জেনে রাখ, তোমরা আল্লাহকে অক্ষম করতে পারবে না, আর নিশ্চয় আল্লাহ কাফিরদেরকে অপদস্থকারী।
(আত-তাওবা আয়াত: ২)

112 ১১২
بَلٰی ٭ مَنۡ اَسۡلَمَ وَجۡهَهٗ لِلّٰهِ وَ هُوَ مُحۡسِنٌ فَلَهٗۤ اَجۡرُهٗ عِنۡدَ رَبِّهٖ ۪ وَ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: হ্যাঁ, যে নিজকে আল্লাহর কাছে সোপর্দ করেছে এবং সে সৎকর্মশীলও, তবে তার জন্য রয়েছে তার রবের নিকট প্রতিদান। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১১২)

65 ৬৫
قُلۡ هُوَ الۡقَادِرُ عَلٰۤی اَنۡ یَّبۡعَثَ عَلَیۡکُمۡ عَذَابًا مِّنۡ فَوۡقِکُمۡ اَوۡ مِنۡ تَحۡتِ اَرۡجُلِکُمۡ اَوۡ یَلۡبِسَکُمۡ شِیَعًا وَّ یُذِیۡقَ بَعۡضَکُمۡ بَاۡسَ بَعۡضٍ ؕ اُنۡظُرۡ کَیۡفَ نُصَرِّفُ الۡاٰیٰتِ لَعَلَّهُمۡ یَفۡقَهُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তিনি তো সক্ষম তোমাদের উপর থেকে অথবা তোমাদের পায়ের নীচ থেকে তোমাদের উপর আযাব প্রেরণ করতে, অথবা তোমাদেরকে বিভিন্ন সন্দেহপূর্ণ দলে বিভক্ত করতে এবং তোমাদের একদলকে অন্য দলের ভীতি আস্বাদন করাতে’। দেখ, কীভাবে আমি আয়াতসমূহ নানাভাবে বর্ণনা করি, যাতে তারা ভালভাবে বুঝতে পারে।
(আল-আনআম আয়াত: ৬৫)

1 ১
اَلۡحَمۡدُ لِلّٰهِ الَّذِیۡۤ اَنۡزَلَ عَلٰی عَبۡدِهِ الۡکِتٰبَ وَ لَمۡ یَجۡعَلۡ لَّهٗ عِوَجًا
অনুবাদ: সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর, যিনি তাঁর বান্দার উপর কিতাব নাযিল করেছেন এবং তাতে রাখেননি কোন বক্রতা ।
(আল-কাহফ আয়াত: ১)

11 ১১
اِنَّ رَبَّهُمۡ بِهِمۡ یَوۡمَئِذٍ لَّخَبِیۡرٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার রব সেদিন তাদের ব্যাপারে সবিশেষ অবহিত।
(আল-আদিয়াত আয়াত: ১১)

186 ১৮৬
مَنۡ یُّضۡلِلِ اللّٰهُ فَلَا هَادِیَ لَهٗ ؕ وَ یَذَرُهُمۡ فِیۡ طُغۡیَانِهِمۡ یَعۡمَهُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তার কোন হিদায়াতকারী নেই এবং তিনি তাদেরকে তাদের অবাধ্যতায় ছেড়ে দেন, তারা দিশেহারা হয়ে ঘুরে বেড়ায়।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৮৬)

38 ৩৮
وَ یَقُوۡلُوۡنَ مَتٰی هٰذَا الۡوَعۡدُ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘তোমরা যদি সত্যবাদী হও তবে বল, এ ওয়াদা কখন পূর্ণ হবে?’
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৩৮)

85 ৮৫
مَنۡ یَّشۡفَعۡ شَفَاعَۃً حَسَنَۃً یَّکُنۡ لَّهٗ نَصِیۡبٌ مِّنۡهَا ۚ وَ مَنۡ یَّشۡفَعۡ شَفَاعَۃً سَیِّئَۃً یَّکُنۡ لَّهٗ کِفۡلٌ مِّنۡهَا ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ مُّقِیۡتًا
অনুবাদ: যে ভাল সুপারিশ করবে, তা থেকে তার জন্য একটি অংশ থাকবে এবং যে মন্দ সুপারিশ করবে তার জন্যও তা থেকে একটি অংশ থাকবে। আর আল্লাহ প্রতিটি বিষয়ের সংরক্ষণকারী।
(আন-নিসা আয়াত: ৮৫)

152 ১৫২
اِنَّ الَّذِیۡنَ اتَّخَذُوا الۡعِجۡلَ سَیَنَالُهُمۡ غَضَبٌ مِّنۡ رَّبِّهِمۡ وَ ذِلَّۃٌ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ؕ وَ کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡمُفۡتَرِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা গো বাছুরকে (উপাস্য হিসাবে) গ্রহণ করেছে, দুনিয়ার জীবনে তাদেরকে আক্রান্ত করবে তাদের রবের পক্ষ থেকে গযব ও লাঞ্ছনা। আর এভাবে আমি মিথ্যা রটনাকারীদের প্রতিফল দেই।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৫২)

6 ৬
یُوۡلِجُ الَّیۡلَ فِی النَّهَارِ وَ یُوۡلِجُ النَّهَارَ فِی الَّیۡلِ ؕ وَ هُوَ عَلِیۡمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: তিনি রাতকে দিনের মধ্যে প্রবেশ করান এবং দিনকে রাতের মধ্যে প্রবেশ করান। আর তিনি অন্তরসমূহের বিষয়াদি সম্পর্কে সম্যক অবগত।
(আল-হাদীদ আয়াত: ৬)

41 ৪১
وَ اٰمِنُوۡا بِمَاۤ اَنۡزَلۡتُ مُصَدِّقًا لِّمَا مَعَکُمۡ وَ لَا تَکُوۡنُوۡۤا اَوَّلَ کَافِرٍۭ بِهٖ ۪ وَ لَا تَشۡتَرُوۡا بِاٰیٰتِیۡ ثَمَنًا قَلِیۡلًا ۫ وَّ اِیَّایَ فَاتَّقُوۡنِ
অনুবাদ: আর তোমাদের সাথে যা আছে তার সত্যায়নকারীস্বরূপ আমি যা নাযিল করেছি তার প্রতি তোমরা ঈমান আন এবং তোমরা তা প্রথম অস্বীকারকারী হয়ো না। আর তোমরা আমার আয়াতসমূহ সামান্যমূল্যে বিক্রি করো না এবং কেবল আমাকেই ভয় কর।
(আল-বাকারা আয়াত: ৪১)

25 ২৫
وَ اللّٰهُ یَدۡعُوۡۤا اِلٰی دَارِ السَّلٰمِ ؕ وَ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: আর আল্লাহ শান্তির আবাসের দিকে আহবান করেন এবং যাকে ইচ্ছা হিদায়াত দেন সরল পথের দিকে।
(ইউনুস আয়াত: ২৫)

152 ১৫২
وَ لَا تَقۡرَبُوۡا مَالَ الۡیَتِیۡمِ اِلَّا بِالَّتِیۡ هِیَ اَحۡسَنُ حَتّٰی یَبۡلُغَ اَشُدَّهٗ ۚ وَ اَوۡفُوا الۡکَیۡلَ وَ الۡمِیۡزَانَ بِالۡقِسۡطِ ۚ لَا نُکَلِّفُ نَفۡسًا اِلَّا وُسۡعَهَا ۚ وَ اِذَا قُلۡتُمۡ فَاعۡدِلُوۡا وَ لَوۡ کَانَ ذَا قُرۡبٰی ۚ وَ بِعَهۡدِ اللّٰهِ اَوۡفُوۡا ؕ ذٰلِکُمۡ وَصّٰکُمۡ بِهٖ لَعَلَّکُمۡ تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা ইয়াতীমের সম্পদের নিকটবর্তী হয়ো না, সুন্দর পন্থা ছাড়া। যতক্ষণ না সে পরিণত বয়সে উপনীত হয়, আর পরিমাপ ও ওযন ইনসাফের সাথে পরিপূর্ণ দেবে। আমি কাউকে তার সাধ্য ছাড়া দায়িত্ব অর্পণ করি না। আর যখন তোমরা কথা বলবে, তখন ইনসাফ কর, যদিও সে আত্মীয় হয় এবং আল্লাহর ওয়াদা পূর্ণ কর। এগুলো তিনি তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন। যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।
(আল-আনআম আয়াত: ১৫২)

20 ২০
وَ مَنٰوۃَ الثَّالِثَۃَ الۡاُخۡرٰی
অনুবাদ: আর মানাত সম্পর্কে, যা তৃতীয় আরেকটি?
(আন-নাজম আয়াত: ২০)

44 ৪৪
یُقَلِّبُ اللّٰهُ الَّیۡلَ وَ النَّهَارَ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَعِبۡرَۃً لِّاُولِی الۡاَبۡصَارِ
অনুবাদ: আল্লাহ দিন ও রাতের আবর্তন ঘটান, নিশ্চয়ই এতে অন্তরদৃষ্টিসম্পন্নদের জন্য শিক্ষা রয়েছে।
(আন-নূর আয়াত: ৪৪)

23 ২৩
وَ قَالَ قَرِیۡنُهٗ هٰذَا مَا لَدَیَّ عَتِیۡدٌ
অনুবাদ: আর তার সাথী (ফেরেশতা) বলবে, এই তো আমার কাছে (আমল নামা) প্রস্তুত।
(কাফ আয়াত: ২৩)

81 ৮১
وَ اِذۡ اَخَذَ اللّٰهُ مِیۡثَاقَ النَّبِیّٖنَ لَمَاۤ اٰتَیۡتُکُمۡ مِّنۡ کِتٰبٍ وَّ حِکۡمَۃٍ ثُمَّ جَآءَکُمۡ رَسُوۡلٌ مُّصَدِّقٌ لِّمَا مَعَکُمۡ لَتُؤۡمِنُنَّ بِهٖ وَ لَتَنۡصُرُنَّهٗ ؕ قَالَ ءَاَقۡرَرۡتُمۡ وَ اَخَذۡتُمۡ عَلٰی ذٰلِکُمۡ اِصۡرِیۡ ؕ قَالُوۡۤا اَقۡرَرۡنَا ؕ قَالَ فَاشۡهَدُوۡا وَ اَنَا مَعَکُمۡ مِّنَ الشّٰهِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আল্লাহ নবীদের অঙ্গীকার নিয়েছেন- আমি তোমাদেরকে যে কিতাব ও হিকমাত দিয়েছি, অতঃপর তোমাদের সাথে যা আছে তা সত্যায়নকারীরূপে একজন রাসূল তোমাদের কাছে আসবে- তখন অবশ্যই তোমরা তার প্রতি ঈমান আনবে এবং তাকে সাহায্য করবে। তিনি বললেন, ‘তোমরা কি স্বীকার করেছ এবং এর উপর আমার প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করেছ’? তারা বলল, ‘আমরা স্বীকার করলাম’। আল্লাহ বললেন, ‘তবে তোমরা সাক্ষী থাক এবং আমিও তোমাদের সাথে সাক্ষী রইলাম’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৮১)

33 ৩৩
قَدۡ نَعۡلَمُ اِنَّهٗ لَیَحۡزُنُکَ الَّذِیۡ یَقُوۡلُوۡنَ فَاِنَّهُمۡ لَا یُکَذِّبُوۡنَکَ وَ لٰکِنَّ الظّٰلِمِیۡنَ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ یَجۡحَدُوۡنَ
অনুবাদ: আমি অবশ্যই জানি যে, তারা যা বলে তা তোমাকে দুঃখ দেয়। কিন্তু তারা তো তোমাকে অস্বীকার করে না, বরং যালিমরা আল্লাহর আয়াতসমূহকে অস্বীকার করে।
(আল-আনআম আয়াত: ৩৩)

42 ৪২
اِنۡ کَادَ لَیُضِلُّنَا عَنۡ اٰلِهَتِنَا لَوۡ لَاۤ اَنۡ صَبَرۡنَا عَلَیۡهَا ؕ وَ سَوۡفَ یَعۡلَمُوۡنَ حِیۡنَ یَرَوۡنَ الۡعَذَابَ مَنۡ اَضَلُّ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: ‘সে তো আমাদেরকে আমাদের দেবতাদের থেকে দূরে সরিয়ে দিত, যদি আমরা তাদের প্রতি অবিচল না থাকতাম’। আর যখন তারা আযাব দেখবে, তখন অবশ্যই জানতে পারবে কে অধিক পথভ্রষ্ট।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৪২)

1 ১
وَیۡلٌ لِّلۡمُطَفِّفِیۡنَ ۙ
অনুবাদ: ধ্বংস যারা পরিমাপে কম দেয় তাদের জন্য।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ১)

37 ৩৭
رَبَّنَاۤ اِنِّیۡۤ اَسۡکَنۡتُ مِنۡ ذُرِّیَّتِیۡ بِوَادٍ غَیۡرِ ذِیۡ زَرۡعٍ عِنۡدَ بَیۡتِکَ الۡمُحَرَّمِ ۙ رَبَّنَا لِیُـقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ فَاجۡعَلۡ اَفۡئِدَۃً مِّنَ النَّاسِ تَهۡوِیۡۤ اِلَیۡهِمۡ وَارۡ زُقۡهُمۡ مِّنَ الثَّمَرٰتِ لَعَلَّهُمۡ یَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘হে আমাদের রব, নিশ্চয় আমি আমার কিছু বংশধরদেরকে ফসলহীন উপত্যকায় তোমার পবিত্র ঘরের নিকট বসতি স্থাপন করালাম, হে আমাদের রব, যাতে তারা সালাত কায়েম করে। সুতরাং কিছু মানুষের হৃদয় আপনি তাদের দিকে ঝুঁকিয়ে দিন এবং তাদেরকে রিয্ক প্রদান করুন ফল-ফলাদি থেকে, আশা করা যায় তারা শুকরিয়া আদায় করবে’।
(ইবরাহীম আয়াত: ৩৭)

83 ৮৩
وَ مَاۤ اَعۡجَلَکَ عَنۡ قَوۡمِکَ یٰمُوۡسٰی
অনুবাদ: হে মূসা, কিসে তাড়াতাড়ি নিয়ে এসেছে তোমাকে, তোমার কওমকে পেছনে ফেলে?
(ত্ব-হা আয়াত: ৮৩)

7 ৭
اَلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَهُمۡ عَذَابٌ شَدِیۡدٌ ۬ؕ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَهُمۡ مَّغۡفِرَۃٌ وَّ اَجۡرٌ کَبِیۡرٌ
অনুবাদ: যারা কুফরী করে তাদের জন্য রয়েছে কঠিন আযাব; আর যারা ঈমান আনে ও নেক আমল করে তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও বড় প্রতিদান।
(ফাতির আয়াত: ৭)

22 ২২
قَالُوۡا یٰمُوۡسٰۤی اِنَّ فِیۡهَا قَوۡمًا جَبَّارِیۡنَ ٭ۖ وَ اِنَّا لَنۡ نَّدۡخُلَهَا حَتّٰی یَخۡرُجُوۡا مِنۡهَا ۚ فَاِنۡ یَّخۡرُجُوۡا مِنۡهَا فَاِنَّا دٰخِلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে মূসা, নিশ্চয় সেখানে রয়েছে এক শক্তিশালী জাতি এবং আমরা নিশ্চয় সেখানে প্রবেশ করব না, যতক্ষণ না তারা সেখান থেকে বের হয়। অতঃপর যদি তারা সেখান থেকে বের হয়, তবে নিশ্চয় আমরা প্রবেশ করব’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ২২)

118 ১১৮
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ لَا یَعۡلَمُوۡنَ لَوۡ لَا یُکَلِّمُنَا اللّٰهُ اَوۡ تَاۡتِیۡنَاۤ اٰیَۃٌ ؕ کَذٰلِکَ قَالَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ مِّثۡلَ قَوۡلِهِمۡ ؕ تَشَابَهَتۡ قُلُوۡبُهُمۡ ؕ قَدۡ بَیَّنَّا الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یُّوۡقِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা জানে না, তারা বলে, ‘কেন আল্লাহ আমাদের সাথে কথা বলেন না কিংবা আমাদের কাছে কোন নিদর্শন আসে না’? এভাবেই, যারা তাদের পূর্বে ছিল তারা তাদের কথার মত কথা বলেছে। তাদের অন্তরসমূহ একই রকম হয়ে গিয়েছে। আমি তো আয়াতসমূহ সুস্পষ্ট করে দিয়েছি এমন কওমের জন্য, যারা দৃঢ় বিশ্বাস রাখে।
(আল-বাকারা আয়াত: ১১৮)

18 ১৮
لِلَّذِیۡنَ اسۡتَجَابُوۡا لِرَبِّهِمُ الۡحُسۡنٰی ؕؔ وَ الَّذِیۡنَ لَمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَهٗ لَوۡ اَنَّ لَهُمۡ مَّا فِی الۡاَرۡضِ جَمِیۡعًا وَّ مِثۡلَهٗ مَعَهٗ لَافۡتَدَوۡا بِهٖ ؕ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ سُوۡٓءُ الۡحِسَابِ ۬ۙ وَ مَاۡوٰىهُمۡ جَهَنَّمُ ؕ وَ بِئۡسَ الۡمِهَادُ
অনুবাদ: যারা তাদের রবের ডাকে সাড়া দেয়, তাদের জন্য রয়েছে উত্তম প্রতিদান। আর যারা তাঁর ডাকে সাড়া দেয়নি, যদি তারা যমীনে যা আছে তার সবকিছু ও এর সমপরিমাণের মালিক হয়ে যায়, তাহলে তারা তা মুক্তিপণস্বরূপ অবশ্যই দিয়ে দিত। তাদের জন্য রয়েছে মন্দ হিসাব এবং তাদের আবাস জাহান্নাম, আর তা নিকৃষ্টতম শয্যাস্থল।
(আর-রাদ আয়াত: ১৮)

49 ৪৯
وَ وُضِعَ الۡکِتٰبُ فَتَرَی الۡمُجۡرِمِیۡنَ مُشۡفِقِیۡنَ مِمَّا فِیۡهِ وَ یَقُوۡلُوۡنَ یٰوَیۡلَتَنَا مَالِ هٰذَا الۡکِتٰبِ لَا یُغَادِرُ صَغِیۡرَۃً وَّ لَا کَبِیۡرَۃً اِلَّاۤ اَحۡصٰهَا ۚ وَ وَجَدُوۡا مَا عَمِلُوۡا حَاضِرًا ؕ وَ لَا یَظۡلِمُ رَبُّکَ اَحَدًا
অনুবাদ: আর আমলনামা রাখা হবে। তখন তুমি অপরাধীদেরকে দেখতে পাবে ভীত, তাতে যা রয়েছে তার কারণে। আর তারা বলবে, ‘হায় ধ্বংস আমাদের! কী হল এ কিতাবের! তা ছোট-বড় কিছুই ছাড়ে না, শুধু সংরক্ষণ করে’ এবং তারা যা করেছে, তা হাযির পাবে। আর তোমার রব কারো প্রতি যুলম করেন না।
(আল-কাহফ আয়াত: ৪৯)

52 ৫২
اَمۡ اَنَا خَیۡرٌ مِّنۡ هٰذَا الَّذِیۡ هُوَ مَهِیۡنٌ ۬ۙ وَّ لَا یَکَادُ یُبِیۡنُ
অনুবাদ: ‘আমি কি এই ব্যক্তি থেকে শ্রেষ্ঠ নই, যে হীন এবং স্পষ্ট বর্ণনা করতে প্রায় অক্ষম’?
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৫২)

44 ৪৪
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ اُوۡتُوۡا نَصِیۡبًا مِّنَ الۡکِتٰبِ یَشۡتَرُوۡنَ الضَّلٰلَۃَ وَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ تَضِلُّوا السَّبِیۡلَ
অনুবাদ: তুমি কি সে সব লোককে দেখনি, যাদেরকে কিতাবের কিছু অংশ দেয়া হয়েছে? তারা পথভ্রষ্টতা ক্রয় করে এবং চায় যে, তোমরাও পথভ্রষ্ট হয়ে যাও।
(আন-নিসা আয়াত: ৪৪)

9 ৯
وَّ اَنَّا کُنَّا نَقۡعُدُ مِنۡهَا مَقَاعِدَ لِلسَّمۡعِ ؕ فَمَنۡ یَّسۡتَمِعِ الۡاٰنَ یَجِدۡ لَهٗ شِهَابًا رَّصَدًا
অনুবাদ: আর আমরা তো সংবাদ শোনার জন্য আকাশের বিভিন্ন ঘাটিতে বসতাম, কিন্তু এখন যে শুনতে চাইবে, সে তার জন্য প্রস্তুত জ্বলন্ত উল্কাপিন্ড পাবে’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ৯)

6 ৬
اَلنَّبِیُّ اَوۡلٰی بِالۡمُؤۡمِنِیۡنَ مِنۡ اَنۡفُسِهِمۡ وَ اَزۡوَاجُهٗۤ اُمَّهٰتُهُمۡ ؕ وَ اُولُوا الۡاَرۡحَامِ بَعۡضُهُمۡ اَوۡلٰی بِبَعۡضٍ فِیۡ کِتٰبِ اللّٰهِ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ اِلَّاۤ اَنۡ تَفۡعَلُوۡۤا اِلٰۤی اَوۡلِیٰٓئِکُمۡ مَّعۡرُوۡفًا ؕ کَانَ ذٰلِکَ فِی الۡکِتٰبِ مَسۡطُوۡرًا
অনুবাদ: নবী মুমিনদের কাছে তাদের নিজদের চেয়ে ঘনিষ্ঠতর। আর তার স্ত্রীগণ তাদের মাতাস্বরূপ। আর আল্লাহর বিধান অনুসারে মুমিন ও মুহাজিরদের তুলনায় আত্নীয় স্বজনরা একে অপরের নিকটতর। তবে তোমরা যদি বন্ধু-বান্ধবদের সাথে ভাল কিছু করতে চাও (তা করতে পার)। এটা কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে।
(আল-আহযাব আয়াত: ৬)

44 ৪৪
وَ لَمۡ نَکُ نُطۡعِمُ الۡمِسۡکِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমরা অভাবগ্রস্তকে খাদ্য দান করতাম না’।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৪৪)

16 ১৬
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ الۡکِتٰبَ وَ الۡحُکۡمَ وَ النُّبُوَّۃَ وَ رَزَقۡنٰهُمۡ مِّنَ الطَّیِّبٰتِ وَ فَضَّلۡنٰهُمۡ عَلَی الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি বনী ইসরাঈলকে কিতাব, প্রজ্ঞা ও নবুওয়াত দান করেছিলাম এবং তাদের রিয্ক প্রদান করেছিলাম উত্তম বস্তু থেকে এবং দিয়েছিলাম তাদেরকে সকল সৃষ্টির উপর শ্রেষ্ঠত্ব।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ১৬)

46 ৪৬
ثُمَّ لَقَطَعۡنَا مِنۡهُ الۡوَتِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর অবশ্যই আমি তার হৃদপিন্ডের শিরা কেটে ফেলতাম।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৪৬)

35 ৩৫
اَفَنَجۡعَلُ الۡمُسۡلِمِیۡنَ کَالۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: তবে কি আমি মুসলিমদেরকে (অনুগতদেরকে) অবাধ্যদের মতই গণ্য করব?
(আল-কলম আয়াত: ৩৫)

2 ২
هُدًی وَّ بُشۡرٰی لِلۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: মুমিনদের জন্য হিদায়াত ও সুসংবাদ।
(আন-নামাল আয়াত: ২)

149 ১৪৯
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنۡ تُطِیۡعُوا الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا یَرُدُّوۡکُمۡ عَلٰۤی اَعۡقَابِکُمۡ فَتَنۡقَلِبُوۡا خٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, যদি তোমরা কাফিরদের আনুগত্য কর, তারা তোমাদেরকে তোমাদের পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। ফলে তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ফিরে যাবে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৪৯)

5 ৫
خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ بِالۡحَقِّ ۚ یُکَوِّرُ الَّیۡلَ عَلَی النَّهَارِ وَ یُکَوِّرُ النَّهَارَ عَلَی الَّیۡلِ وَ سَخَّرَ الشَّمۡسَ وَ الۡقَمَرَ ؕ کُلٌّ یَّجۡرِیۡ لِاَجَلٍ مُّسَمًّی ؕ اَلَا هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡغَفَّارُ
অনুবাদ: তিনি যথাযথভাবে আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন। তিনি রাতকে দিনের উপর এবং দিনকে রাতের উপর জড়িয়ে দিয়েছেন এবং নিয়ন্ত্রণাধীন করেছেন সূর্য ও চাঁদকে। প্রত্যেকে এক নির্ধারিত সময় পর্যন্ত চলছে। জেনে রাখ, তিনি মহাপরাক্রমশালী, পরম ক্ষমাশীল।
(আয-যুমার আয়াত: ৫)

30 ৩০
فَاَقِمۡ وَجۡهَکَ لِلدِّیۡنِ حَنِیۡفًا ؕ فِطۡرَتَ اللّٰهِ الَّتِیۡ فَطَرَ النَّاسَ عَلَیۡهَا ؕ لَا تَبۡدِیۡلَ لِخَلۡقِ اللّٰهِ ؕ ذٰلِکَ الدِّیۡنُ الۡقَیِّمُ ٭ۙ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তুমি একনিষ্ঠ হয়ে দীনের জন্য নিজকে প্রতিষ্ঠিত রাখ। আল্লাহর প্রকৃতি*, যে প্রকৃতির উপর তিনি মানুষ সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহর সৃষ্টির কোন পরিবর্তন নেই। এটাই প্রতিষ্ঠিত দীন; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ জানে না।
(আর-রুম আয়াত: ৩০)

12 ১২
قُلۡ لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا سَتُغۡلَبُوۡنَ وَ تُحۡشَرُوۡنَ اِلٰی جَهَنَّمَ ؕ وَ بِئۡسَ الۡمِهَادُ
অনুবাদ: তুমি কাফিরদেরকে বল, ‘তোমরা অচিরেই পরাজিত হবে এবং তোমাদেরকে জাহান্নামের দিকে সমবেত করা হবে। আর সেটি কতইনা নিকৃষ্ট আবাসস্থল’!
(আলে-ইমরান আয়াত: ১২)

119 ১১৯
وَ مَا لَکُمۡ اَلَّا تَاۡکُلُوۡا مِمَّا ذُکِرَ اسۡمُ اللّٰهِ عَلَیۡهِ وَ قَدۡ فَصَّلَ لَکُمۡ مَّا حَرَّمَ عَلَیۡکُمۡ اِلَّا مَا اضۡطُرِرۡتُمۡ اِلَیۡهِ ؕ وَ اِنَّ کَثِیۡرًا لَّیُضِلُّوۡنَ بِاَهۡوَآئِهِمۡ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ ؕ اِنَّ رَبَّکَ هُوَ اَعۡلَمُ بِالۡمُعۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের কী হল যে তোমরা তা থেকে আহার করো না, যার উপর আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা হয়েছে! অথচ তিনি তোমাদের জন্য বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন, যা তোমাদের উপর হারাম করেছেন। তবে যার প্রতি তোমরা বাধ্য হয়েছ এবং নিশ্চয় অনেকে না জেনে তাদের খেয়াল-খুশি দ্বারা পথভ্রষ্ট করে। নিশ্চয় তোমার রব সীমালঙ্ঘনকারীদের সম্পর্কে অধিক জ্ঞাত।
(আল-আনআম আয়াত: ১১৯)

14 ১৪
وَ مَنۡ فِی الۡاَرۡضِ جَمِیۡعًا ۙ ثُمَّ یُنۡجِیۡهِ
অনুবাদ: আর যমীনে যারা আছে তাদের সবাইকে, যাতে এটি তাকে রক্ষা করে।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ১৪)

41 ৪১
یَوۡمَ لَا یُغۡنِیۡ مَوۡلًی عَنۡ مَّوۡلًی شَیۡئًا وَّ لَا هُمۡ یُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: সেদিন এক বন্ধু অপর বন্ধুর কোন কাজে আসবে না এবং তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না।
(আদ-দুখান আয়াত: ৪১)

4 ৪
وَّ اَنَّهٗ کَانَ یَقُوۡلُ سَفِیۡهُنَا عَلَی اللّٰهِ شَطَطًا
অনুবাদ: ‘আর আমাদের মধ্যকার নির্বোধেরা আল্লাহর ব্যাপারে অবাস্তব কথা- বার্তা বলত’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ৪)

198 ১৯৮
لَیۡسَ عَلَیۡکُمۡ جُنَاحٌ اَنۡ تَبۡتَغُوۡا فَضۡلًا مِّنۡ رَّبِّکُمۡ ؕ فَاِذَاۤ اَفَضۡتُمۡ مِّنۡ عَرَفٰتٍ فَاذۡکُرُوا اللّٰهَ عِنۡدَ الۡمَشۡعَرِ الۡحَرَامِ ۪ وَ اذۡکُرُوۡهُ کَمَا هَدٰىکُمۡ ۚ وَ اِنۡ کُنۡتُمۡ مِّنۡ قَبۡلِهٖ لَمِنَ الضَّآلِّیۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের উপর কোন পাপ নেই যে, তোমরা তোমাদের রবের পক্ষ থেকে অনুগ্রহ অনুসন্ধান করবে। সুতরাং যখন তোমরা আরাফা থেকে বের হয়ে আসবে, তখন মাশআরে হারামের নিকট আল্লাহকে স্মরণ কর এবং তাকে স্মরণ কর যেভাবে তিনি তোমাদেরকে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। যদিও তোমরা এর পূর্বে অবশ্যই পথভ্রষ্টদের অন্তর্ভুক্ত ছিলে।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৯৮)

16 ১৬
اَلَمۡ یَاۡنِ لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَنۡ تَخۡشَعَ قُلُوۡبُهُمۡ لِذِکۡرِ اللّٰهِ وَ مَا نَزَلَ مِنَ الۡحَقِّ ۙ وَ لَا یَکُوۡنُوۡا کَالَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ مِنۡ قَبۡلُ فَطَالَ عَلَیۡهِمُ الۡاَمَدُ فَقَسَتۡ قُلُوۡبُهُمۡ ؕ وَ کَثِیۡرٌ مِّنۡهُمۡ فٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: যারা ঈমান এনেছে তাদের হৃদয় কি আল্লাহর স্মরণে এবং যে সত্য নাযিল হয়েছে তার কারণে বিগলিত হওয়ার সময় হয়নি ? আর তারা যেন তাদের মত না হয়, যাদেরকে ইতঃপূর্বে কিতাব দেয়া হয়েছিল, তারপর তাদের উপর দিয়ে দীর্ঘকাল অতিক্রান্ত হল, অতঃপর তাদের অন্তরসমূহ কঠিন হয়ে গেল। আর তাদের অধিকাংশই ফাসিক।
(আল-হাদীদ আয়াত: ১৬)

76 ৭৬
اُدۡخُلُوۡۤا اَبۡوَابَ جَهَنَّمَ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ۚ فَبِئۡسَ مَثۡوَی الۡمُتَکَبِّرِیۡنَ
অনুবাদ: তোমরা জাহান্নামের দরজাসমূহ দিয়ে প্রবেশ কর চিরকাল তাতে অবস্থানের জন্য। অতএব অহঙ্কারীদের বাসস্থান কতইনা নিকৃষ্ট!
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৭৬)

134 ১৩৪
تِلۡکَ اُمَّۃٌ قَدۡ خَلَتۡ ۚ لَهَا مَا کَسَبَتۡ وَ لَکُمۡ مَّا کَسَبۡتُمۡ ۚ وَ لَا تُسۡـَٔلُوۡنَ عَمَّا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: সেটা এমন এক উম্মত যা বিগত হয়েছে। তারা যা অর্জন করেছে তা তাদের জন্যই, আর তোমরা যা অর্জন করেছ তা তোমাদের জন্যই। আর তারা যা করত সে সম্পর্কে তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৩৪)

66 ৬৬
لِیَکۡفُرُوۡا بِمَاۤ اٰتَیۡنٰهُمۡ ۚۙ وَ لِیَتَمَتَّعُوۡا ٝ فَسَوۡفَ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: যাতে আমি তাদেরকে যা দিয়েছি, তা তারা অস্বীকার করতে পারে এবং তারা যেন ভোগ-বিলাসে মত্ত থাকতে পারে। অতঃপর শীঘ্রই তারা জানতে পারবে।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৬৬)

30 ৩০
فَاَعۡرِضۡ عَنۡهُمۡ وَ انۡتَظِرۡ اِنَّهُمۡ مُّنۡتَظِرُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তুমি তাদের থেকে বিমুখ থাক, আর অপেক্ষা কর, নিশ্চয় তারা অপেক্ষমাণ।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ৩০)

12 ১২
وَ سَخَّرَ لَکُمُ الَّیۡلَ وَ النَّهَارَ ۙ وَ الشَّمۡسَ وَ الۡقَمَرَ ؕ وَ النُّجُوۡمُ مُسَخَّرٰتٌۢ بِاَمۡرِهٖ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یَّعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনি তোমাদের জন্য নিয়োজিত করেছেন রাত ও দিনকে এবং সূর্য ও চাঁদকে এবং তারকাসমূহও তাঁর নির্দেশে নিয়োজিত। নিশ্চয় এতে অনেক নিদর্শন রয়েছে এমন কওমের জন্য যারা বুঝে।
(আন-নাহাল আয়াত: ১২)

42 ৪২
قُلۡ لَّوۡ کَانَ مَعَهٗۤ اٰلِـهَۃٌ کَمَا یَقُوۡلُوۡنَ اِذًا لَّابۡتَغَوۡا اِلٰی ذِی الۡعَرۡشِ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: বল, ‘তাঁর সাথে যদি আরো উপাস্য থাকত, যেমন তারা বলে, তবে তারা আরশের অধিপতি পর্যন্ত পৌঁছার পথ তালাশ করত’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৪২)

36 ৩৬
اِنَّمَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا لَعِبٌ وَّ لَهۡوٌ ؕ وَ اِنۡ تُؤۡمِنُوۡا وَ تَتَّقُوۡا یُؤۡتِکُمۡ اُجُوۡرَکُمۡ وَ لَا یَسۡـَٔلۡکُمۡ اَمۡوَالَکُمۡ
অনুবাদ: দুনিয়ার জীবন তো কেবল খেল-তামাশা ও অর্থহীন কথাবার্তা। আর যদি তোমরা ঈমান আন এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, তবে তিনি তোমাদেরকে তোমাদের প্রতিদান দিবেন এবং তিনি তোমাদের কাছে ধন-সম্পদ চাইবেন না।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৩৬)

3 ৩
وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ عَنِ اللَّغۡوِ مُعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা অনর্থক কথাকর্ম থেকে বিমুখ।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৩)

29 ২৯
وَ اِنۡ کُنۡـتُنَّ تُرِدۡنَ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ وَ الدَّارَ الۡاٰخِرَۃَ فَاِنَّ اللّٰهَ اَعَدَّ لِلۡمُحۡسِنٰتِ مِنۡکُنَّ اَجۡرًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: ‘আর যদি তোমরা আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও পরকালীন নিবাস কামনা কর, তবে তোমাদের মধ্য থেকে সৎকর্মশীলদের জন্য আল্লাহ অবশ্যই মহান প্রতিদান প্রস্তুত করে রেখেছেন’।
(আল-আহযাব আয়াত: ২৯)

72 ৭২
وَ اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتُنَا بَیِّنٰتٍ تَعۡرِفُ فِیۡ وُجُوۡهِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوا الۡمُنۡکَرَ ؕ یَکَادُوۡنَ یَسۡطُوۡنَ بِالَّذِیۡنَ یَتۡلُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتِنَا ؕ قُلۡ اَفَاُنَبِّئُکُمۡ بِشَرٍّ مِّنۡ ذٰلِکُمۡ ؕ اَلنَّارُ ؕ وَعَدَهَا اللّٰهُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ؕ وَ بِئۡسَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: আর তাদের কাছে আমার আয়াতসমূহ সুস্পষ্টরূপে তিলাওয়াত করা হলে যারা কুফরী করে তাদের মুখমণ্ডলে তুমি অসন্তোষ লক্ষ্য করবে; তাদের কাছে যারা আমার আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করে, তাদেরকে তারা আক্রমণ করতে উদ্যত হয়। বল, তাহলে কি আমি তোমাদেরকে এর চেয়েও খারাপ কিছুর সংবাদ দেব? সেটা আগুন। যারা কুফরী করে, আল্লাহ তাদেরকে এর ওয়াদা দিয়েছেন। আর এটা কত নিকৃষ্ট ঠিকানা!
(আল-হজ্জ আয়াত: ৭২)

19 ১৯
وَ فِیۡۤ اَمۡوَالِهِمۡ حَقٌّ لِّلسَّآئِلِ وَ الۡمَحۡرُوۡمِ
অনুবাদ: আর তাদের ধনসম্পদে রয়েছে প্রার্থী ও বঞ্চিতের হক।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ১৯)

64 ৬৪
یَحۡذَرُ الۡمُنٰفِقُوۡنَ اَنۡ تُنَزَّلَ عَلَیۡهِمۡ سُوۡرَۃٌ تُنَبِّئُهُمۡ بِمَا فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ ؕ قُلِ اسۡتَهۡزِءُوۡا ۚ اِنَّ اللّٰهَ مُخۡرِجٌ مَّا تَحۡذَرُوۡنَ
অনুবাদ: মুনাফিকরা ভয় করে যে, তাদের বিষয়ে এমন একটি সূরা অবতীর্ণ হবে, যা তাদের অন্তরের বিষয়গুলি জানিয়ে দেবে। বল, ‘তোমরা উপহাস করতে থাক। নিশ্চয় আল্লাহ বের করবেন, তোমরা যা ভয় করছ’।
(আত-তাওবা আয়াত: ৬৪)

31 ৩১
یٰقَوۡمَنَاۤ اَجِیۡبُوۡا دَاعِیَ اللّٰهِ وَ اٰمِنُوۡا بِهٖ یَغۡفِرۡ لَکُمۡ مِّنۡ ذُنُوۡبِکُمۡ وَ یُجِرۡکُمۡ مِّنۡ عَذَابٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: ‘হে আমাদের কওম, আল্লাহর দিকে আহবানকারীর প্রতি সাড়া দাও এবং তার প্রতি ঈমান আন, আল্লাহ তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করবেন। আর তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবেন’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৩১)

167 ১৬৭
قَالُوۡا لَئِنۡ لَّمۡ تَنۡتَهِ یٰلُوۡطُ لَتَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُخۡرَجِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে লূত, তুমি যদি বিরত না হও, তাহলে তুমি অবশ্যই বহিস্কৃতদের অন্তর্ভুক্ত হবে’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৬৭)

14 ১৪
اَلَا یَعۡلَمُ مَنۡ خَلَقَ ؕ وَ هُوَ اللَّطِیۡفُ الۡخَبِیۡرُ
অনুবাদ: যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি জানেন না? অথচ তিনি অতি সূক্ষ্মদর্শী, পূর্ণ অবহিত।
(আল-মুলক আয়াত: ১৪)

199 ১৯৯
فَقَرَاَهٗ عَلَیۡهِمۡ مَّا کَانُوۡا بِهٖ مُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর সে তা তাদের নিকট পাঠ করত। তবুও তারা এতে মুমিন হত না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৯৯)

131 ১৩১
ذٰلِکَ اَنۡ لَّمۡ یَکُنۡ رَّبُّکَ مُهۡلِکَ الۡقُرٰی بِظُلۡمٍ وَّ اَهۡلُهَا غٰفِلُوۡنَ
অনুবাদ: তা এই কারণে যে, তোমার রব যুলমের কারণে জনপদসমূহকে ধ্বংস করেন না তার অধিবাসীরা গাফিল থাকা অবস্থায় ।
(আল-আনআম আয়াত: ১৩১)

7 ৭
الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡتُوۡنَ الزَّکٰوۃَ وَ هُمۡ بِالۡاٰخِرَۃِ هُمۡ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: যারা যাকাত দেয় না। আর তারাই আখিরাতের অস্বীকারকারী।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৭)

111 ১১১
لَقَدۡ کَانَ فِیۡ قَصَصِهِمۡ عِبۡرَۃٌ لِّاُولِی الۡاَلۡبَابِ ؕ مَا کَانَ حَدِیۡثًا یُّفۡتَرٰی وَ لٰکِنۡ تَصۡدِیۡقَ الَّذِیۡ بَیۡنَ یَدَیۡهِ وَ تَفۡصِیۡلَ کُلِّ شَیۡءٍ وَّ هُدًی وَّ رَحۡمَۃً لِّقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের এ কাহিনীগুলোতে অবশ্যই বুদ্ধিমানদের জন্য রয়েছে শিক্ষা, এটা কোন বানানো গল্প নয়, বরং তাদের পূর্ববর্তী কিতাবের সত্যায়নকারী এবং প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ। আর হিদায়াত ও রহমত ঐ কওমের জন্য যারা ঈমান আনে।
(ইউসুফ আয়াত: ১১১)

95 ৯৫
کَاَنۡ لَّمۡ یَغۡنَوۡا فِیۡهَا ؕ اَلَا بُعۡدًا لِّمَدۡیَنَ کَمَا بَعِدَتۡ ثَمُوۡدُ
অনুবাদ: যেন তারা সেখানে বসবাসই করেনি। জেনে রাখ, ধ্বংস মাদইয়ানের জন্য, যেরূপ ধ্বংস হয়েছে সামূদ জাতি।
(হূদ আয়াত: ৯৫)

18 ১৮
ثُمَّ جَعَلۡنٰکَ عَلٰی شَرِیۡعَۃٍ مِّنَ الۡاَمۡرِ فَاتَّبِعۡهَا وَ لَا تَتَّبِعۡ اَهۡوَآءَ الَّذِیۡنَ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর আমি তোমাকে দীনের এক বিশেষ বিধানের উপর প্রতিষ্ঠিত করেছি। সুতরাং তুমি তার অনুসরণ কর এবং যারা জানে না তাদের খেয়াল- খুশীর অনুসরণ করো না।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ১৮)

32 ৩২
مِنۡ اَجۡلِ ذٰلِکَ ۚۛؔ کَتَبۡنَا عَلٰی بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ اَنَّهٗ مَنۡ قَتَلَ نَفۡسًۢا بِغَیۡرِ نَفۡسٍ اَوۡ فَسَادٍ فِی الۡاَرۡضِ فَکَاَنَّمَا قَتَلَ النَّاسَ جَمِیۡعًا ؕ وَ مَنۡ اَحۡیَاهَا فَکَاَنَّمَاۤ اَحۡیَا النَّاسَ جَمِیۡعًا ؕ وَ لَقَدۡ جَآءَتۡهُمۡ رُسُلُنَا بِالۡبَیِّنٰتِ ۫ ثُمَّ اِنَّ کَثِیۡرًا مِّنۡهُمۡ بَعۡدَ ذٰلِکَ فِی الۡاَرۡضِ لَمُسۡرِفُوۡنَ
অনুবাদ: এ কারণেই, আমি বনী ইসরাঈলের উপর এই হুকুম দিলাম যে, যে ব্যক্তি কাউকে হত্যা করা কিংবা যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করা ছাড়া যে কাউকে হত্যা করল, সে যেন সব মানুষকে হত্যা করল। আর যে তাকে বাঁচাল, সে যেন সব মানুষকে বাঁচাল। আর অবশ্যই তাদের নিকট আমার রাসূলগণ সুস্পষ্ট নিদর্শনসমূহ নিয়ে এসেছে। তা সত্ত্বেও এরপর যমীনে তাদের অনেকে অবশ্যই সীমালঙ্ঘনকারী।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৩২)

78 ৭৮
وَ ضَرَبَ لَنَا مَثَلًا وَّ نَسِیَ خَلۡقَهٗ ؕ قَالَ مَنۡ یُّحۡیِ الۡعِظَامَ وَ هِیَ رَمِیۡمٌ
অনুবাদ: আর সে আমার উদ্দেশ্যে উপমা পেশ করে, অথচ সে তার নিজের সৃষ্টি ভুলে যায়। সে বলে, ‘হাড়গুলো জরাজীর্ণ হওয়া অবস্থায় কে সেগুলো জীবিত করবে’?
(ইয়াসীন আয়াত: ৭৮)

54 ৫৪
اَلَاۤ اِنَّهُمۡ فِیۡ مِرۡیَۃٍ مِّنۡ لِّقَآءِ رَبِّهِمۡ ؕ اَلَاۤ اِنَّهٗ بِکُلِّ شَیۡءٍ مُّحِیۡطٌ
অনুবাদ: জেনে রাখ, নিশ্চয় তারা তাদের রবের সাক্ষাতের বিষয়ে সন্দেহে রয়েছে; জেনে রাখ, নিশ্চয় তিনি সবকিছুকে পরিবেষ্টন করে আছেন।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৫৪)

5 ৫
فَاَمَّا مَنۡ اَعۡطٰی وَ اتَّقٰی ۙ
অনুবাদ: সুতরাং যে দান করেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে,
(আল-লাইল আয়াত: ৫)

13 ১৩
فَصَبَّ عَلَیۡهِمۡ رَبُّکَ سَوۡطَ عَذَابٍ
অনুবাদ: ফলে তোমার রব তাদের উপর আযাবের কশাঘাত মারলেন।
(আল-ফাজর আয়াত: ১৩)

15 ১৫
اِنَّا کَاشِفُوا الۡعَذَابِ قَلِیۡلًا اِنَّکُمۡ عَآئِدُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি ক্ষণকালের জন্য আযাব দূর করব; নিশ্চয় তোমরা পূর্বাবস্থায় ফিরে যাবে।
(আদ-দুখান আয়াত: ১৫)

58 ৫৮
وَ الۡبَلَدُ الطَّیِّبُ یَخۡرُجُ نَبَاتُهٗ بِاِذۡنِ رَبِّهٖ ۚ وَ الَّذِیۡ خَبُثَ لَا یَخۡرُجُ اِلَّا نَکِدًا ؕ کَذٰلِکَ نُصَرِّفُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর উত্তম ভূমি- তার ফসল বের হয় তার রবের অনুমতিতে। আর যা নিকৃষ্ট, তাতে তো কমই উৎপন্ন হয়। এভাবেই আমি আয়াতসমূহ বিভিন্নভাবে বর্ণনা করি এমন কওমের জন্য, যারা কৃতজ্ঞ হয়।
(আল-আরাফ আয়াত: ৫৮)

22 ২২
اَفَمَنۡ یَّمۡشِیۡ مُکِبًّا عَلٰی وَجۡهِهٖۤ اَهۡدٰۤی اَمَّنۡ یَّمۡشِیۡ سَوِیًّا عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: যে ব্যক্তি উপুড় হয়ে মুখের উপর ভর দিয়ে চলে সে কি অধিক হিদায়াতপ্রাপ্ত নাকি সেই ব্যক্তি যে সোজা হয়ে সরল পথে চলে ?
(আল-মুলক আয়াত: ২২)

48 ৪৮
وَ اذۡکُرۡ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ الۡیَسَعَ وَ ذَاالۡکِفۡلِ ؕ وَ کُلٌّ مِّنَ الۡاَخۡیَارِ
অনুবাদ: আরো স্মরণ কর ইসমাঈল, আল-ইয়াসা‘আ ও যুল-কিফলের কথা। এরা প্রত্যেকেই ছিল সর্বোত্তমদের অন্তর্ভুক্ত।
(সোয়াদ আয়াত: ৪৮)

15 ১৫
اَلَمۡ تَرَوۡا کَیۡفَ خَلَقَ اللّٰهُ سَبۡعَ سَمٰوٰتٍ طِبَاقًا
অনুবাদ: ‘তোমরা কি লক্ষ্য কর না যে, কীভাবে আল্লাহ স্তরে স্তরে সপ্তাকাশ সৃষ্টি করেছেন’?
(নূহ আয়াত: ১৫)

67 ৬৭
وَ لَوۡ نَشَآءُ لَمَسَخۡنٰهُمۡ عَلٰی مَکَانَتِهِمۡ فَمَا اسۡتَطَاعُوۡا مُضِیًّا وَّ لَا یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি যদি চাইতাম তবে তাদের স্ব স্ব স্থানে তাদেরকে বিকৃত করে দিতাম। ফলে তারা সামনেও এগিয়ে যেতে পারত না এবং পিছনেও ফিরে আসতে পারত না।
(ইয়াসীন আয়াত: ৬৭)

28 ২৮
کَذٰلِکَ ۟ وَ اَوۡرَثۡنٰهَا قَوۡمًا اٰخَرِیۡنَ
অনুবাদ: এমনটিই হয়েছিল এবং আমি এগুলোর উত্তরাধিকারী করেছিলাম অন্য কওমকে।
(আদ-দুখান আয়াত: ২৮)

43 ৪৩
اَمِ اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ شُفَعَآءَ ؕ قُلۡ اَوَ لَوۡ کَانُوۡا لَا یَمۡلِکُوۡنَ شَیۡئًا وَّ لَا یَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: তবে কি তারা আল্লাহ ছাড়া অন্যদেরকে সুপারিশকারী বানিয়েছে? বল, ‘তারা কোন কিছুর মালিক না হলেও এবং তারা না বুঝলেও’?
(আয-যুমার আয়াত: ৪৩)

78 ৭৮
قَالَ هٰذَا فِرَاقُ بَیۡنِیۡ وَ بَیۡنِکَ ۚ سَاُنَبِّئُکَ بِتَاۡوِیۡلِ مَا لَمۡ تَسۡتَطِعۡ عَّلَیۡهِ صَبۡرًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘এখানেই আমার ও আপনার মধ্যে বিচ্ছেদ। যে বিষয়ে আপনি ধৈর্য ধারণ করতে পারেননি আমি এখন আপনাকে তার ব্যাখ্যা দিচ্ছি’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৭৮)

38 ৩৮
کُلُّ ذٰلِکَ کَانَ سَیِّئُهٗ عِنۡدَ رَبِّکَ مَکۡرُوۡهًا
অনুবাদ: এ সবের যা মন্দ তা তোমার রবের নিকট অপছন্দনীয়।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৩৮)

28 ২৮
یُرِیۡدُ اللّٰهُ اَنۡ یُّخَفِّفَ عَنۡکُمۡ ۚ وَ خُلِقَ الۡاِنۡسَانُ ضَعِیۡفًا
অনুবাদ: আল্লাহ তোমাদের থেকে (বিধান) সহজ করতে চান, আর মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে দুর্বল করে।
(আন-নিসা আয়াত: ২৮)

17 ১৭
یَّتَجَرَّعُهٗ وَ لَا یَکَادُ یُسِیۡغُهٗ وَ یَاۡتِیۡهِ الۡمَوۡتُ مِنۡ کُلِّ مَکَانٍ وَّ مَا هُوَ بِمَیِّتٍ ؕ وَ مِنۡ وَّرَآئِهٖ عَذَابٌ غَلِیۡظٌ
অনুবাদ: সে তা গিলতে চাইবে এবং প্রায় সহজে সে তা গিলতে পারবে না। আর তার কাছে সকল স্থান থেকে মৃত্যু ধেঁয়ে আসবে, অথচ সে মরবে না। আর এর পরেও রয়েছে কঠিন আযাব ।
(ইবরাহীম আয়াত: ১৭)

59 ৫৯
اَفَمِنۡ هٰذَا الۡحَدِیۡثِ تَعۡجَبُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা কি এ কথায় বিস্ময় বোধ করছ?
(আন-নাজম আয়াত: ৫৯)

43 ৪৩
لَا جَرَمَ اَنَّمَا تَدۡعُوۡنَنِیۡۤ اِلَیۡهِ لَیۡسَ لَهٗ دَعۡوَۃٌ فِی الدُّنۡیَا وَ لَا فِی الۡاٰخِرَۃِ وَ اَنَّ مَرَدَّنَاۤ اِلَی اللّٰهِ وَ اَنَّ الۡمُسۡرِفِیۡنَ هُمۡ اَصۡحٰبُ النَّارِ
অনুবাদ: ‘এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই যে, যার দিকে তোমরা আমাকে ডাকছ, সে দুনিয়া বা আখিরাতে কারো ডাকের যোগ্য নয়। আর আমাদের প্রত্যাবর্তন হবে আল্লাহর দিকে এবং নিশ্চয় সীমালংঘনকারীরা হবে আগুনের সাথী’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৪৩)

34 ৩৪
وَ مَا جَعَلۡنَا لِبَشَرٍ مِّنۡ قَبۡلِکَ الۡخُلۡدَ ؕ اَفَا۠ئِنۡ مِّتَّ فَهُمُ الۡخٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমার পূর্বে কোন মানুষকে আমি স্থায়ী জীবন দান করিনি; সুতরাং তোমার মৃত্যু হলে তারা কি অনন্ত জীবনসম্পন্ন হয়ে থাকবে ?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৩৪)

41 ৪১
یٰۤاَیُّهَاالَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اذۡکُرُوا اللّٰهَ ذِکۡرًا کَثِیۡرًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে অধিক পরিমাণে স্মরণ কর।
(আল-আহযাব আয়াত: ৪১)

45 ৪৫
اِنَّمَاۤ اَنۡتَ مُنۡذِرُ مَنۡ یَّخۡشٰهَا
অনুবাদ: তুমিতো কেবল তাকেই সতর্ককারী, যে একে ভয় করে ।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৪৫)

70 ৭০
وَ لَقَدۡ کَرَّمۡنَا بَنِیۡۤ اٰدَمَ وَ حَمَلۡنٰهُمۡ فِی الۡبَرِّ وَ الۡبَحۡرِ وَ رَزَقۡنٰهُمۡ مِّنَ الطَّیِّبٰتِ وَ فَضَّلۡنٰهُمۡ عَلٰی کَثِیۡرٍ مِّمَّنۡ خَلَقۡنَا تَفۡضِیۡلًا
অনুবাদ: আর আমি তো আদম সন্তানদের সম্মানিত করেছি এবং আমি তাদেরকে স্থলে ও সমুদ্রে বাহন দিয়েছি এবং তাদেরকে দিয়েছি উত্তম রিয্ক। আর আমি যা সৃষ্টি করেছি তাদের থেকে অনেকের উপর আমি তাদেরকে অনেক মর্যাদা দিয়েছি।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৭০)

63 ৬৩
لَهٗ مَقَالِیۡدُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِاٰیٰتِ اللّٰهِ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনের চাবিসমূহ তাঁরই কাছে। আর যারা আল্লাহর আয়াতসমূহকে অস্বীকার করে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত।
(আয-যুমার আয়াত: ৬৩)

35 ৩৫
اِذۡ قَالَتِ امۡرَاَتُ عِمۡرٰنَ رَبِّ اِنِّیۡ نَذَرۡتُ لَکَ مَا فِیۡ بَطۡنِیۡ مُحَرَّرًا فَتَقَبَّلۡ مِنِّیۡ ۚ اِنَّکَ اَنۡتَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: যখন ইমরানের স্ত্রী বলেছিল, ‘হে আমার রব, আমার গর্ভে যা আছে, নিশ্চয় আমি তা খালেসভাবে আপনার জন্য মানত করলাম। অতএব, আপনি আমার পক্ষ থেকে তা কবুল করুন। নিশ্চয় আপনি শ্রবণকারী, সর্বজ্ঞ’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৩৫)

32 ৩২
اَللّٰهُ الَّذِیۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ وَ اَنۡزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً فَاَخۡرَجَ بِهٖ مِنَ الثَّمَرٰتِ رِزۡقًا لَّکُمۡ ۚ وَ سَخَّرَ لَکُمُ الۡفُلۡکَ لِتَجۡرِیَ فِی الۡبَحۡرِ بِاَمۡرِهٖ ۚ وَ سَخَّرَ لَکُمُ الۡاَنۡهٰرَ
অনুবাদ: আল্লাহ, যিনি আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন। আর তিনি আসমান থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করেন ফলে তা দ্বারা ফল-ফলাদি থেকে তোমাদের জন্য রিয্ক উৎপাদন করেন এবং তিনি নৌযানকে তোমাদের জন্য নিয়োজিত করেছেন, যাতে তাঁর আদেশে সমুদ্রে তা চলাচল করে এবং নদীসমূহকে তোমাদের জন্য নিয়োজিত করেছেন।
(ইবরাহীম আয়াত: ৩২)

25 ২৫
قَالَ فِیۡهَا تَحۡیَوۡنَ وَ فِیۡهَا تَمُوۡتُوۡنَ وَ مِنۡهَا تُخۡرَجُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘তোমরা তাতে জীবন যাপন করবে এবং তাতে মারা যাবে। আর তা থেকে তোমাদেরকে বের করা হবে’।
(আল-আরাফ আয়াত: ২৫)

3 ৩
هُدًی وَّ رَحۡمَۃً لِّلۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: সৎকর্মশীলদের জন্য হিদায়াত ও রহমতস্বরূপ,
(লুকমান আয়াত: ৩)

93 ৯৩
وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ لَجَعَلَکُمۡ اُمَّۃً وَّاحِدَۃً وَّ لٰکِنۡ یُّضِلُّ مَنۡ یَّشَآءُ وَ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ لَتُسۡـَٔلُنَّ عَمَّا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি আল্লাহ চাইতেন, তোমাদের সকলকে এক জাতিতে পরিণত করতেন, কিন্তু আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন, আর যাকে ইচ্ছা হিদায়াত দেন। তোমরা যা করতে সে সম্পর্কে অবশ্যই তোমাদের জিজ্ঞাসা করা হবে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৯৩)

3 ৩
مَا وَدَّعَکَ رَبُّکَ وَ مَا قَلٰی ؕ
অনুবাদ: তোমার রব তোমাকে পরিত্যাগ করেননি এবং অসন্তুষ্টও হননি।
(আদ-দুহা আয়াত: ৩)

17 ১৭
وَ لَقَدۡ فَتَنَّا قَبۡلَهُمۡ قَوۡمَ فِرۡعَوۡنَ وَ جَآءَهُمۡ رَسُوۡلٌ کَرِیۡمٌ
অনুবাদ: আর অবশ্যই এদের পূর্বে আমি ফির‘আউনের কওমকে পরীক্ষা করেছিলাম এবং তাদের কাছে এসেছিল এক সম্মানিত রাসূল,
(আদ-দুখান আয়াত: ১৭)

64 ৬৪
لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ اِنَّ اللّٰهَ لَهُوَ الۡغَنِیُّ الۡحَمِیۡدُ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে, সব তাঁরই। আর নিশ্চয় আল্লাহই তো অভাবমুক্ত, সকল প্রশংসার অধিকারী।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৬৪)

37 ৩৭
وَ لَقَدۡ مَنَنَّا عَلَیۡکَ مَرَّۃً اُخۡرٰۤی
অনুবাদ: ‘আর আমি আরো একবার তোমার প্রতি অনুগ্রহ করেছিলাম’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৩৭)

77 ৭৭
فَلَمَّا رَاَ الۡقَمَرَ بَازِغًا قَالَ هٰذَا رَبِّیۡ ۚ فَلَمَّاۤ اَفَلَ قَالَ لَئِنۡ لَّمۡ یَهۡدِنِیۡ رَبِّیۡ لَاَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡقَوۡمِ الضَّآلِّیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন সে চাঁদ উজ্জ্বলরূপে উদীয়মান দেখল, বলল, ‘এ আমার রব’। পরে যখন তা ডুবে গেল, বলল, ‘যদি আমার রব আমাকে হিদায়াত না করেন, নিশ্চয় আমি পথহারা কওমের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাব’।
(আল-আনআম আয়াত: ৭৭)

53 ৫৩
وَ قُلۡ لِّعِبَادِیۡ یَقُوۡلُوا الَّتِیۡ هِیَ اَحۡسَنُ ؕ اِنَّ الشَّیۡطٰنَ یَنۡزَغُ بَیۡنَهُمۡ ؕ اِنَّ الشَّیۡطٰنَ کَانَ لِلۡاِنۡسَانِ عَدُوًّا مُّبِیۡنًا
অনুবাদ: আর আমার বান্দাদেরকে বল, তারা যেন এমন কথা বলে, যা অতি সুন্দর। নিশ্চয় শয়তান তাদের মধ্যে বৈরিতা সৃষ্টি করে; নিশ্চয় শয়তান মানুষের স্পষ্ট শত্রু।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৫৩)

148 ১৪৮
وَ لِکُلٍّ وِّجۡهَۃٌ هُوَ مُوَلِّیۡهَا فَاسۡتَبِقُوا الۡخَیۡرٰتِ ؕ؃ اَیۡنَ مَا تَکُوۡنُوۡا یَاۡتِ بِکُمُ اللّٰهُ جَمِیۡعًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আর প্রত্যেকের রয়েছে একটি দিক, যেদিকে সে চেহারা ফিরায়। সুতরাং তোমরা কল্যাণকর্মে প্রতিযোগিতা কর। তোমরা যেখানেই থাক না কেন, আল্লাহ তোমাদের সবাইকে নিয়ে আসবেন। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৪৮)

2 ২
یَعۡلَمُ مَا یَلِجُ فِی الۡاَرۡضِ وَ مَا یَخۡرُجُ مِنۡهَا وَ مَا یَنۡزِلُ مِنَ السَّمَآءِ وَ مَا یَعۡرُجُ فِیۡهَا ؕ وَ هُوَ الرَّحِیۡمُ الۡغَفُوۡرُ
অনুবাদ: তিনি জানেন যমীনে যা প্রবেশ করে এবং তা থেকে যা বের হয়; আর আসমান থেকে যা নাযিল হয় এবং তাতে যা উঠে* । আর তিনি পরম দয়ালু, অতিশয় ক্ষমাশীল।
(সাবা আয়াত: ২)

26 ২৬
ثُمَّ اِنَّ عَلَیۡنَا حِسَابَهُمۡ
অনুবাদ: তারপর নিশ্চয় তাদের হিসাব-নিকাশ আমারই দায়িত্বে।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ২৬)

27 ২৭
قُلۡ اَرُوۡنِیَ الَّذِیۡنَ اَلۡحَقۡتُمۡ بِهٖ شُرَکَآءَ کَلَّا ؕ بَلۡ هُوَ اللّٰهُ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা আমাকে দেখাও তো, তোমরা যাদেরকে তাঁর সাথে শরীক হিসেবে যুক্ত করেছ (তারা কোন সত্তা?) কখনো নয়, বরং তিনিই আল্লাহ, মহাপরাক্রমশালী, মহাপ্রজ্ঞাময়।
(সাবা আয়াত: ২৭)

38 ৩৮
اَلَّا تَزِرُ وَازِرَۃٌ وِّزۡرَ اُخۡرٰی
অনুবাদ: তা এই যে, কোন বোঝা বহনকারী অন্যের বোঝা বহন করবে না।
(আন-নাজম আয়াত: ৩৮)

83 ৮৩
اَفَغَیۡرَ دِیۡنِ اللّٰهِ یَبۡغُوۡنَ وَ لَهٗۤ اَسۡلَمَ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ طَوۡعًا وَّ کَرۡهًا وَّ اِلَیۡهِ یُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি আল্লাহর দীনের পরিবর্তে অন্য কিছু তালাশ করছে? অথচ আসমানসমূহ ও যমীনে যা আছে তা তাঁরই আনুগত্য করে ইচ্ছায় কিংবা অনিচ্ছায় এবং তাদেরকে তাঁরই নিকট প্রত্যাবর্তন করা হবে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৮৩)

142 ১৪২
وَ وٰعَدۡنَا مُوۡسٰی ثَلٰثِیۡنَ لَیۡلَۃً وَّ اَتۡمَمۡنٰهَا بِعَشۡرٍ فَتَمَّ مِیۡقَاتُ رَبِّهٖۤ اَرۡبَعِیۡنَ لَیۡلَۃً ۚ وَ قَالَ مُوۡسٰی لِاَخِیۡهِ هٰرُوۡنَ اخۡلُفۡنِیۡ فِیۡ قَوۡمِیۡ وَ اَصۡلِحۡ وَ لَا تَتَّبِعۡ سَبِیۡلَ الۡمُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, ‘আমি মূসাকে ত্রিশ রাতের ওয়াদা দিয়েছিলাম এবং আরো দশ দ্বারা তা পূর্ণ করেছিলাম। সুতরাং তার রবের নির্ধারিত মেয়াদ চলি¬শ রাত পূর্ণ হল এবং মূসা তার ভাই হারূনকে বলল, ‘আমার কওমের মধ্যে তুমি আমার প্রতিনিধিত্ব কর, সংশোধন কর এবং ফাসাদকারীদের পথ অনুসরণ করো না’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৪২)

17 ১৭
اَنۡ اَرۡسِلۡ مَعَنَا بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ
অনুবাদ: ‘যাতে তুমি বনী ইসরাঈলকে আমাদের সাথে পাঠাও’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৭)

21 ২১
فَفَرَرۡتُ مِنۡکُمۡ لَمَّا خِفۡتُکُمۡ فَوَهَبَ لِیۡ رَبِّیۡ حُکۡمًا وَّ جَعَلَنِیۡ مِنَ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: ‘অতঃপর যখন আমি তোমাদেরকে ভয় করলাম, তখন আমি তোমাদের থেকে পালিয়ে গেলাম। তারপর আমার রব আমাকে প্রজ্ঞা দান করলেন এবং আমাকে রাসূলদের অন্তর্ভুক্ত করলেন’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২১)

10 ১০
وَّ جَعَلۡنَا الَّیۡلَ لِبَاسًا
অনুবাদ: আর আমি রাতকে করেছি আবরণ।
(আন-নাবা আয়াত: ১০)

46 ৪৬
قَالَ یٰنُوۡحُ اِنَّهٗ لَیۡسَ مِنۡ اَهۡلِکَ ۚ اِنَّهٗ عَمَلٌ غَیۡرُ صَالِحٍ ٭۫ۖ فَلَا تَسۡـَٔلۡنِ مَا لَـیۡسَ لَکَ بِهٖ عِلۡمٌ ؕ اِنِّیۡۤ اَعِظُکَ اَنۡ تَکُوۡنَ مِنَ الۡجٰهِلِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘হে নূহ, সে নিশ্চয় তোমার পরিবারভুক্ত নয়। সে অবশ্যই অসৎ কর্মপরায়ণ। সুতরাং যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই, আমার কাছে তা চেয়ো না। আমি তোমাকে উপদেশ দিচ্ছি, যেন মূর্খদের অন্তর্ভুক্ত না হও’।
(হূদ আয়াত: ৪৬)

53 ৫৩
وَ یَسۡتَعۡجِلُوۡنَکَ بِالۡعَذَابِ ؕ وَ لَوۡ لَاۤ اَجَلٌ مُّسَمًّی لَّجَآءَهُمُ الۡعَذَابُ ؕ وَ لَیَاۡتِیَنَّهُمۡ بَغۡتَۃً وَّ هُمۡ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তোমাকে আযাব ত্বরান্বিত করতে বলে। যদি নির্ধারিত সময় না থাকত, তবে তাদের উপর অবশ্যই আযাব আসত এবং তা আকস্মিকভাবে তাদের উপর আসবেই। অথচ তারা টেরও পাবে না।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৫৩)

131 ১৩১
وَ اتَّقُوا النَّارَ الَّتِیۡۤ اُعِدَّتۡ لِلۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা আগুনকে ভয় কর, যা কাফিরদের জন্য তৈরি করা হয়েছে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৩১)

19 ১৯
فَطَافَ عَلَیۡهَا طَآئِفٌ مِّنۡ رَّبِّکَ وَ هُمۡ نَآئِمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তোমার রবের পক্ষ থেকে এক প্রদক্ষিণকারী (আগুন) বাগানের ওপর দিয়ে প্রদক্ষিণ করে গেল, আর তারা ছিল ঘুমন্ত।
(আল-কলম আয়াত: ১৯)

27 ২৭
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَخُوۡنُوا اللّٰهَ وَ الرَّسُوۡلَ وَ تَخُوۡنُوۡۤا اَمٰنٰتِکُمۡ وَ اَنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহ ও রাসূলের খিয়ানত করো না। আর খিয়ানত করো না নিজদের আমানতসমূহের, অথচ তোমরা জান।
(আল-আনফাল আয়াত: ২৭)

105 ১০৫
وَ لَقَدۡ کَتَبۡنَا فِی الزَّبُوۡرِ مِنۡۢ بَعۡدِ الذِّکۡرِ اَنَّ الۡاَرۡضَ یَرِثُهَا عِبَادِیَ الصّٰلِحُوۡنَ
অনুবাদ: আর উপদেশ দেয়ার পর আমি কিতাবে লিখে দিয়েছি যে, ‘আমার যোগ্যতর বান্দাগণই পৃথিবীর উত্তরাধিকারী হবে’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১০৫)

62 ৬২
وَ لَقَدۡ عَلِمۡتُمُ النَّشۡاَۃَ الۡاُوۡلٰی فَلَوۡ لَا تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা তো প্রথম সৃষ্টি সম্পর্কে জেনেছ, তবে কেন তোমরা উপদেশ গ্রহণ করছ না?
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৬২)

62 ৬২
وَ قَالَ لِفِتۡیٰنِهِ اجۡعَلُوۡا بِضَاعَتَهُمۡ فِیۡ رِحَالِهِمۡ لَعَلَّهُمۡ یَعۡرِفُوۡنَهَاۤ اِذَا انۡقَلَبُوۡۤا اِلٰۤی اَهۡلِهِمۡ لَعَلَّهُمۡ یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: আর সে তার যুবক কর্মচারীদেরকে বলল, ‘তাদের পণ্যমূল্য তাদের মালপত্রের মধ্যে রেখে দাও, যাতে পরিবারের নিকট ফিরে গিয়ে তারা তা চিনতে পারে। আশা করি তারা ফিরে আসবে’।
(ইউসুফ আয়াত: ৬২)

69 ৬৯
کَالَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ کَانُوۡۤا اَشَدَّ مِنۡکُمۡ قُوَّۃً وَّ اَکۡثَرَ اَمۡوَالًا وَّ اَوۡلَادًا ؕ فَاسۡتَمۡتَعُوۡا بِخَلَاقِهِمۡ فَاسۡتَمۡتَعۡتُمۡ بِخَلَاقِکُمۡ کَمَا اسۡتَمۡتَعَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ بِخَلَاقِهِمۡ وَ خُضۡتُمۡ کَالَّذِیۡ خَاضُوۡا ؕ اُولٰٓئِکَ حَبِطَتۡ اَعۡمَالُهُمۡ فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ ۚ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের মত, যারা তোমাদের পূর্বে ছিল, তারা ছিল তোমাদের চেয়ে অধিক শক্তিশালী, ধন-সম্পদ ও সন্তানাদিতে অধিক। ফলে তারা তাদের অংশ ভোগ করেছে, আর তোমরাও তোমাদের অংশ ভোগ করেছ, যেমনিভাবে তোমাদের পূর্বে যারা ছিল তারা তাদের অংশ ভোগ করেছে। আর তোমরা খেল-তামাশায় মত্ত হয়েছ, যেমনিভাবে তারা মত্ত হয়েছে। এদেরই আমলসমূহ নষ্ট হয়ে গিয়েছে দুনিয়া ও আখিরাতে। আর তারাই ক্ষতিগ্রস্ত।
(আত-তাওবা আয়াত: ৬৯)

13 ১৩
وَ مَا ذَرَاَ لَکُمۡ فِی الۡاَرۡضِ مُخۡتَلِفًا اَلۡوَانُهٗ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لِّقَوۡمٍ یَّذَّکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনি তোমাদের জন্য যমীনে যা সৃষ্টি করেছেন, বিচিত্র রঙের করে, নিশ্চয় তাতেও নিদর্শন রয়েছে এমন কওমের জন্য, যারা উপদেশ গ্রহণ করে।
(আন-নাহাল আয়াত: ১৩)

6 ৬
بِاَىیِّکُمُ الۡمَفۡتُوۡنُ
অনুবাদ: তোমাদের মধ্যে কে বিকারগ্রস্ত?
(আল-কলম আয়াত: ৬)

22 ২২
وَ فِی السَّمَآءِ رِزۡقُکُمۡ وَ مَا تُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: আকাশে রয়েছে তোমাদের রিয্ক ও প্রতিশ্রুত সব কিছু।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ২২)

89 ৮৯
اَعَدَّ اللّٰهُ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ ذٰلِکَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: আল্লাহ তাদের জন্য তৈরি করেছেন জান্নাতসমূহ, যার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হবে নহরসমূহ, তাতে তারা চিরদিন থাকবে, এটিই মহাসফলতা।
(আত-তাওবা আয়াত: ৮৯)

11 ১১
فَلَمَّاۤ اَتٰىهَا نُوۡدِیَ یٰمُوۡسٰی
অনুবাদ: যখন সে আগুনের কাছে আসল তখন তাকে আহবান করা হল, ‘হে মূসা’
(ত্ব-হা আয়াত: ১১)

37 ৩৭
بَلۡ جَآءَ بِالۡحَقِّ وَ صَدَّقَ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: বরং সে সত্য নিয়ে এসেছিল এবং সে রাসূলদেরকে সত্য বলে ঘোষণা দিয়েছিল।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৩৭)

46 ৪৬
بَلِ السَّاعَۃُ مَوۡعِدُهُمۡ وَ السَّاعَۃُ اَدۡهٰی وَ اَمَرُّ
অনুবাদ: বরং কিয়ামত তাদের প্রতিশ্রুত সময়। আর কিয়ামত অতি ভয়ঙ্কর ও তিক্ততর।
(আল-কামার আয়াত: ৪৬)

48 ৪৮
اِنَّ اللّٰهَ لَا یَغۡفِرُ اَنۡ یُّشۡرَکَ بِهٖ وَ یَغۡفِرُ مَا دُوۡنَ ذٰلِکَ لِمَنۡ یَّشَآءُ ۚ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰهِ فَقَدِ افۡتَرٰۤی اِثۡمًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সাথে শরীক করাকে ক্ষমা করেন না। তিনি ক্ষমা করেন এ ছাড়া অন্যান্য পাপ, যার জন্য তিনি চান। আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে অবশ্যই মহাপাপ রচনা করে।
(আন-নিসা আয়াত: ৪৮)

164 ১৬৪
وَ مَا مِنَّاۤ اِلَّا لَهٗ مَقَامٌ مَّعۡلُوۡمٌ
অনুবাদ: আমাদের* প্রত্যেকের জন্যই একটা নির্ধারিত স্থান রয়েছে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৬৪)

22 ২২
ثُمَّ عَبَسَ وَ بَسَرَ
অনুবাদ: তারপর সে ভ্রূকুঞ্চিত করল এবং মুখ বিকৃত করল।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ২২)

111 ১১১
اِنَّهٗ مِنۡ عِبَادِنَا الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় সে আমার মুমিন বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১১১)

67 ৬৭
مُسۡتَکۡبِرِیۡنَ ٭ۖ بِهٖ سٰمِرًا تَهۡجُرُوۡنَ
অনুবাদ: এর উপর অহঙ্কারবশে, রাত জেগে অর্থহীন গল্প-গুজব করতে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৬৭)

77 ৭৭
وَ اِنَّهٗ لَهُدًی وَّ رَحۡمَۃٌ لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় এটি মুমিনদের জন্য হিদায়াত ও রহমত।
(আন-নামাল আয়াত: ৭৭)

16 ১৬
ثُمَّ اِنَّکُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ تُبۡعَثُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর কিয়ামতের দিন অবশ্যই তোমরা পুনরুত্থিত হবে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১৬)

89 ৮৯
وَ یَوۡمَ نَبۡعَثُ فِیۡ کُلِّ اُمَّۃٍ شَهِیۡدًا عَلَیۡهِمۡ مِّنۡ اَنۡفُسِهِمۡ وَ جِئۡنَا بِکَ شَهِیۡدًا عَلٰی هٰۤؤُلَآءِ ؕ وَ نَزَّلۡنَا عَلَیۡکَ الۡکِتٰبَ تِبۡیَانًا لِّکُلِّ شَیۡءٍ وَّ هُدًی وَّ رَحۡمَۃً وَّ بُشۡرٰی لِلۡمُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যেদিন আমি প্রত্যেক উম্মতের কাছে, তাদের থেকেই তাদের বিরুদ্ধে একজন সাক্ষী উত্থিত করব এবং তোমাকে তাদের উপর সাক্ষীরূপে হাযির করব। আর আমি তোমার উপর কিতাব নাযিল করেছি প্রতিটি বিষয়ের স্পষ্ট বর্ণনা, হিদায়াত, রহমত ও মুসলিমদের জন্য সুসংবাদস্বরূপ।
(আন-নাহাল আয়াত: ৮৯)

98 ৯৮
اِذۡ نُسَوِّیۡکُمۡ بِرَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘যখন আমরা তোমাদেরকে সকল সৃষ্টির রবের সমকক্ষ বানাতাম’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৯৮)

94 ৯৪
فَاِنۡ کُنۡتَ فِیۡ شَکٍّ مِّمَّاۤ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکَ فَسۡـَٔلِ الَّذِیۡنَ یَقۡرَءُوۡنَ الۡکِتٰبَ مِنۡ قَبۡلِکَ ۚ لَقَدۡ جَآءَکَ الۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّکَ فَلَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُمۡتَرِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং আমি তোমার নিকট যা নাযিল করেছি, তা নিয়ে তুমি যদি সন্দেহে থাক, তাহলে যারা তোমার পূর্ব থেকেই কিতাব পাঠ করছে তাদেরকে জিজ্ঞাসা কর। অবশ্যই তোমার নিকট তোমার রবের পক্ষ থেকে সত্য এসেছে। সুতরাং তুমি সন্দেহ পোষণকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।
(ইউনুস আয়াত: ৯৪)

11 ১১
وَ لَیَعۡلَمَنَّ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ لَیَعۡلَمَنَّ الۡمُنٰفِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ অবশ্যই জানেন, কারা ঈমান এনেছে এবং তিনি মুনাফিকদেরকেও জানেন।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ১১)

155 ১৫৫
قَالَ هٰذِهٖ نَاقَۃٌ لَّهَا شِرۡبٌ وَّ لَکُمۡ شِرۡبُ یَوۡمٍ مَّعۡلُوۡمٍ
অনুবাদ: সালিহ বলল, ‘এটি একটি উষ্ট্রী; তার জন্য পানি পানের পালা একদিন আর তোমাদের পানি পানের পালা আরেক নির্দিষ্ট দিনে’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৫৫)

11 ১১
وَ مِنَ النَّاسِ مَنۡ یَّعۡبُدُ اللّٰهَ عَلٰی حَرۡفٍ ۚ فَاِنۡ اَصَابَهٗ خَیۡرُۨ اطۡمَاَنَّ بِهٖ ۚ وَ اِنۡ اَصَابَتۡهُ فِتۡنَۃُۨ انۡقَلَبَ عَلٰی وَجۡهِهٖ ۟ۚ خَسِرَ الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃَ ؕ ذٰلِکَ هُوَ الۡخُسۡرَانُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: মানুষের মধ্যে কতক এমন রয়েছে, যারা দ্বিধার সাথে আল্লাহর ইবাদাত করে। যদি তার কোন কল্যাণ হয় তবে সে তাতে প্রশান্ত হয়। আর যদি তার কোন বিপর্যয় ঘটে, তাহলে সে তার আসল চেহারায় ফিরে যায়। সে দুনিয়া ও আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এটি হল সুস্পষ্ট ক্ষতি।
(আল-হজ্জ আয়াত: ১১)

16 ১৬
فَکَیۡفَ کَانَ عَذَابِیۡ وَ نُذُرِ
অনুবাদ: অতএব আমার আযাব ও ভয় প্রদর্শন কেমন ছিল?
(আল-কামার আয়াত: ১৬)

73 ৭৩
وَ اِنَّکَ لَتَدۡعُوۡهُمۡ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তুমি তাদের সরল-সঠিক পথের দাওয়াত দিচ্ছ।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৭৩)

267 ২৬৭
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَنۡفِقُوۡا مِنۡ طَیِّبٰتِ مَا کَسَبۡتُمۡ وَ مِمَّاۤ اَخۡرَجۡنَا لَکُمۡ مِّنَ الۡاَرۡضِ ۪ وَ لَا تَیَمَّمُوا الۡخَبِیۡثَ مِنۡهُ تُنۡفِقُوۡنَ وَ لَسۡتُمۡ بِاٰخِذِیۡهِ اِلَّاۤ اَنۡ تُغۡمِضُوۡا فِیۡهِ ؕ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ غَنِیٌّ حَمِیۡدٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা ব্যয় কর উত্তম বস্ত্ত, তোমরা যা অর্জন করেছ এবং আমি যমীন থেকে তোমাদের জন্য যা উৎপন্ন করেছি তা থেকে এবং নিকৃষ্ট বস্ত্তর ইচ্ছা করো না যে, তা থেকে তোমরা ব্যয় করবে। অথচ চোখ বন্ধ করা ছাড়া যা তোমরা গ্রহণ করো না। আর জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহ অভাবমুক্ত, সপ্রশংসিত।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৬৭)

48 ৪৮
وَ عُرِضُوۡا عَلٰی رَبِّکَ صَفًّا ؕ لَقَدۡ جِئۡتُمُوۡنَا کَمَا خَلَقۡنٰکُمۡ اَوَّلَ مَرَّۃٍۭ ۫ بَلۡ زَعَمۡتُمۡ اَلَّنۡ نَّجۡعَلَ لَکُمۡ مَّوۡعِدًا
অনুবাদ: আর তাদেরকে তোমার রবের সামনে উপস্থিত করা হবে কাতারবদ্ধ করে। (আল্লাহ বলবেন) ‘তোমরা আমার কাছে এসেছ তেমনভাবে, যেমন আমি তোমাদেরকে প্রথমবার সৃষ্টি করেছিলাম; বরং তোমরা তো ভেবেছিলে আমি তোমাদের জন্য কোন প্রতিশ্রুত মুহূর্ত রাখিনি’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৪৮)

62 ৬২
قَالُوۡا یٰصٰلِحُ قَدۡ کُنۡتَ فِیۡنَا مَرۡجُوًّا قَبۡلَ هٰذَاۤ اَتَنۡهٰنَاۤ اَنۡ نَّعۡبُدَ مَا یَعۡبُدُ اٰبَآؤُنَا وَ اِنَّنَا لَفِیۡ شَکٍّ مِّمَّا تَدۡعُوۡنَاۤ اِلَیۡهِ مُرِیۡبٍ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে সালিহ, তুমি তো ইতঃপূর্বে আমাদের মধ্যে ছিলে প্রত্যাশিত। তুমি কি আমাদেরকে নিষেধ করছ তাদের ইবাদাত করতে আমাদের পিতৃপুরুষরা যাদের ইবাদাত করত? তুমি আমাদেরকে যার দিকে আহবান করছ, সে ব্যাপারে নিশ্চয় আমরা ঘোর সন্দেহের মধ্যে আছি’।
(হূদ আয়াত: ৬২)

60 ৬০
وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ تَرَی الَّذِیۡنَ کَذَبُوۡا عَلَی اللّٰهِ وُجُوۡهُهُمۡ مُّسۡوَدَّۃٌ ؕ اَلَیۡسَ فِیۡ جَهَنَّمَ مَثۡوًی لِّلۡمُتَکَبِّرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা আল্লাহর প্রতি মিথ্যারোপ করে কিয়ামতের দিন তুমি তাদের চেহারাগুলো কালো দেখতে পাবে। অহঙ্কারীদের বাসস্থান জাহান্নামের মধ্যে নয় কি?
(আয-যুমার আয়াত: ৬০)

105 ১০৫
اِنَّاۤ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکَ الۡکِتٰبَ بِالۡحَقِّ لِتَحۡکُمَ بَیۡنَ النَّاسِ بِمَاۤ اَرٰىکَ اللّٰهُ ؕ وَ لَا تَکُنۡ لِّلۡخَآئِنِیۡنَ خَصِیۡمًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষের মধ্যে ফয়সালা কর সে অনুযায়ী যা আল্লাহ তোমাকে দেখিয়েছেন। আর তুমি খিয়ানতকারীদের পক্ষে বিতর্ককারী হয়ো না।
(আন-নিসা আয়াত: ১০৫)

71 ৭১
وَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ وَ الۡمُؤۡمِنٰتُ بَعۡضُهُمۡ اَوۡلِیَآءُ بَعۡضٍ ۘ یَاۡمُرُوۡنَ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ یَنۡهَوۡنَ عَنِ الۡمُنۡکَرِ وَ یُقِیۡمُوۡنَ الصَّلٰوۃَ وَ یُؤۡتُوۡنَ الزَّکٰوۃَ وَ یُطِیۡعُوۡنَ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ ؕ اُولٰٓئِکَ سَیَرۡحَمُهُمُ اللّٰهُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীরা একে অপরের বন্ধু, তারা ভাল কাজের আদেশ দেয় আর অন্যায় কাজ থেকে নিষেধ করে, আর তারা সালাত কায়িম করে, যাকাত প্রদান করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে। এদেরকে আল্লাহ শীঘ্রই দয়া করবেন, নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আত-তাওবা আয়াত: ৭১)

115 ১১৫
وَ مَا یَفۡعَلُوۡا مِنۡ خَیۡرٍ فَلَنۡ یُّکۡفَرُوۡهُ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌۢ بِالۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা যে ভাল কাজ করে, তা কখনো অস্বীকার করা হবে না। আর আল্লাহ মুত্তাকীদের সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১১৫)

1 ১
یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنِ الۡاَنۡفَالِ ؕ قُلِ الۡاَنۡفَالُ لِلّٰهِ وَ الرَّسُوۡلِ ۚ فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ اَصۡلِحُوۡا ذَاتَ بَیۡنِکُمۡ ۪ وَ اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗۤ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: লোকেরা তোমাকে গনীমতের মাল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে; বল, গনীমতের মাল আল্লাহ ও রাসূলের জন্য। সুতরাং তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং পরস্পরের মধ্যকার অবস্থা সংশোধন করে নাও। আর আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য কর, যদি তোমরা মুমিন হও।
(আল-আনফাল আয়াত: ১)

99 ৯৯
وَ لَقَدۡ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکَ اٰیٰتٍۭ بَیِّنٰتٍ ۚ وَ مَا یَکۡفُرُ بِهَاۤ اِلَّا الۡفٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি অবশ্যই তোমার প্রতি সুস্পষ্ট নিদর্শনসমূহ নাযিল করেছি, ফাসিকরা ছাড়া অন্য কেউ তা অস্বীকার করে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ৯৯)

104 ১০৪
تَلۡفَحُ وُجُوۡهَهُمُ النَّارُ وَ هُمۡ فِیۡهَا کٰلِحُوۡنَ
অনুবাদ: আগুন তাদের চেহারা দগ্ধ করবে, সেখানে তারা হবে বীভৎস চেহারাবিশিষ্ট।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১০৪)

1 ১
اِذَا الشَّمۡسُ کُوِّرَتۡ
অনুবাদ: যখন সূর্যকে গুটিয়ে নেয়া হবে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ১)

62 ৬২
وَ لَقَدۡ اَضَلَّ مِنۡکُمۡ جِبِلًّا کَثِیۡرًا ؕ اَفَلَمۡ تَکُوۡنُوۡا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই শয়তান তোমাদের বহু দলকে পথভ্রষ্ট করেছে। তবুও কি তোমরা অনুধাবন করনি?
(ইয়াসীন আয়াত: ৬২)

33 ৩৩
کَذٰلِکَ حَقَّتۡ کَلِمَتُ رَبِّکَ عَلَی الَّذِیۡنَ فَسَقُوۡۤا اَنَّهُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: এমনিভাবে তোমার রবের বাণী সত্য বলে সাব্যস্ত হয়েছে তাদের উপর, যারা অবাধ্য হয়েছে, যে তারা ঈমান আনবে না।
(ইউনুস আয়াত: ৩৩)

30 ৩০
فَکَیۡفَ کَانَ عَذَابِیۡ وَ نُذُرِ
অনুবাদ: অতএব আমার আযাব ও ভয় প্রদর্শন কিরূপ হয়েছিল?
(আল-কামার আয়াত: ৩০)

4 ৪
وَ لَلۡاٰخِرَۃُ خَیۡرٌ لَّکَ مِنَ الۡاُوۡلٰی
অনুবাদ: আর অবশ্যই তোমার জন্য পরবর্তী সময় পূর্ববর্তী সময়ের চেয়ে উত্তম।
(আদ-দুহা আয়াত: ৪)

7 ৭
فَمَنۡ یَّعۡمَلۡ مِثۡقَالَ ذَرَّۃٍ خَیۡرًا یَّرَهٗ ؕ
অনুবাদ: অতএব, কেউ অণু পরিমাণ ভালকাজ করলে তা সে দেখবে,
(আয-যিলযাল আয়াত: ৭)

13 ১৩
وَ اِذۡ قَالَ لُقۡمٰنُ لِابۡنِهٖ وَ هُوَ یَعِظُهٗ یٰبُنَیَّ لَا تُشۡرِکۡ بِاللّٰهِ ؕؔ اِنَّ الشِّرۡکَ لَظُلۡمٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন লুকমান তার পুত্রকে উপদেশ দিতে গিয়ে বলেছিল, ‘প্রিয় বৎস, আল্লাহর সাথে শিরক করো না; নিশ্চয় শিরক হল বড় যুলম।
(লুকমান আয়াত: ১৩)

66 ৬৬
اِنَّهَا سَآءَتۡ مُسۡتَقَرًّا وَّ مُقَامًا
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় তা অবস্থানস্থল ও আবাসস্থল হিসেবে অত্যন্ত নিকৃষ্ট’।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৬৬)

53 ৫৩
رَبَّنَاۤ اٰمَنَّا بِمَاۤ اَنۡزَلۡتَ وَ اتَّبَعۡنَا الرَّسُوۡلَ فَاکۡتُبۡنَا مَعَ الشّٰهِدِیۡنَ
অনুবাদ: হে আমাদের রব, আপনি যা নাযিল করেছেন তার প্রতি আমরা ঈমান এনেছি এবং আমরা রাসূলের অনুসরণ করেছি। অতএব, আমাদেরকে সাক্ষ্যদাতাদের তালিকাভুক্ত করুন’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৫৩)

74 ৭৪
یَحۡلِفُوۡنَ بِاللّٰهِ مَا قَالُوۡا ؕ وَ لَقَدۡ قَالُوۡا کَلِمَۃَ الۡکُفۡرِ وَ کَفَرُوۡا بَعۡدَ اِسۡلَامِهِمۡ وَ هَمُّوۡا بِمَا لَمۡ یَنَالُوۡا ۚ وَ مَا نَقَمُوۡۤا اِلَّاۤ اَنۡ اَغۡنٰهُمُ اللّٰهُ وَ رَسُوۡلُهٗ مِنۡ فَضۡلِهٖ ۚ فَاِنۡ یَّتُوۡبُوۡا یَکُ خَیۡرًا لَّهُمۡ ۚ وَ اِنۡ یَّتَوَلَّوۡا یُعَذِّبۡهُمُ اللّٰهُ عَذَابًا اَلِیۡمًا ۙ فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ ۚ وَ مَا لَهُمۡ فِی الۡاَرۡضِ مِنۡ وَّلِیٍّ وَّ لَا نَصِیۡرٍ
অনুবাদ: তারা আল্লাহর কসম করে যে, তারা বলেনি, অথচ তারা কুফরী বাক্য বলেছে এবং ইসলাম গ্রহণের পর কুফরী করেছে। আর মনস্থ করেছে এমন কিছুর যা তারা পায়নি। আর তারা একমাত্র এ কারণেই দোষারোপ করেছিল যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল তাঁর স্বীয় অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করেছেন। এরপর যদি তারা তাওবা করে, তবে তা হবে তাদের জন্য উত্তম, আর যদি তারা বিমুখ হয়, আল্লাহ তাদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতে বেদনাদায়ক আযাব দেবেন, আর তাদের জন্য যমীনে নেই কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী।
(আত-তাওবা আয়াত: ৭৪)

19 ১৯
فَاَمَّا مَنۡ اُوۡتِیَ کِتٰبَهٗ بِیَمِیۡنِهٖ ۙ فَیَقُوۡلُ هَآؤُمُ اقۡرَءُوۡا کِتٰبِیَهۡ
অনুবাদ: তখন যার আমলনামা তার ডান হাতে দেয়া হবে সে বলবে, ‘নাও, আমার আমলনামা পড়ে দেখ’।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ১৯)

42 ৪২
اَللّٰهُ یَتَوَفَّی الۡاَنۡفُسَ حِیۡنَ مَوۡتِهَا وَ الَّتِیۡ لَمۡ تَمُتۡ فِیۡ مَنَامِهَا ۚ فَیُمۡسِکُ الَّتِیۡ قَضٰی عَلَیۡهَا الۡمَوۡتَ وَ یُرۡسِلُ الۡاُخۡرٰۤی اِلٰۤی اَجَلٍ مُّسَمًّی ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یَّتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ জীবসমূহের প্রাণ হরণ করেন তাদের মৃত্যুর সময় এবং যারা মরেনি তাদের নিদ্রার সময়। তারপর যার জন্য তিনি মৃত্যুর ফয়সালা করেন তার প্রাণ তিনি রেখে দেন এবং অন্যগুলো ফিরিয়ে দেন একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল কওমের জন্য অনেক নিদর্শন রয়েছে।
(আয-যুমার আয়াত: ৪২)

28 ২৮
وَ یَقُوۡلُوۡنَ مَتٰی هٰذَا الۡفَتۡحُ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, কখন হবে এ ফয়সালা? তোমরা যদি সত্যবাদী হও তবে বল।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ২৮)

114 ১১৪
وَ مَاۤ اَنَا بِطَارِدِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমি তো মুমিনদেরকে তাড়িয়ে দেয়ার নই’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১১৪)

23 ২৩
وَ لَقَدۡ رَاٰهُ بِالۡاُفُقِ الۡمُبِیۡنِ
অনুবাদ: আর সে* তাকে** সুস্পষ্ট দিগন্তে দেখেছে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ২৩)

6 ৬
وَ اِذَا الۡبِحَارُ سُجِّرَتۡ
অনুবাদ: আর যখন সমুদ্রগুলোকে অগ্নিউত্তাল করা হবে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ৬)

97 ৯৭
اَلۡاَعۡرَابُ اَشَدُّ کُفۡرًا وَّ نِفَاقًا وَّ اَجۡدَرُ اَلَّا یَعۡلَمُوۡا حُدُوۡدَ مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ عَلٰی رَسُوۡلِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: বেদুঈনরা কুফর ও কপটতায় কঠিনতর এবং আল্লাহ তাঁর রাসূলের উপর যা নাযিল করেছেন তার সীমারেখা না জানার অধিক উপযোগী। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
(আত-তাওবা আয়াত: ৯৭)

60 ৬০
وَ کَاَیِّنۡ مِّنۡ دَآبَّۃٍ لَّا تَحۡمِلُ رِزۡقَهَا ٭ۖ اَللّٰهُ یَرۡزُقُهَا وَ اِیَّاکُمۡ ۫ۖ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: আর এমন কত জীব-জন্তু রয়েছে, যারা নিজদের রিয্ক নিজেরা সঞ্চয় করে না, আল্লাহই তাদের রিয্ক দেন এবং তোমাদেরও। আর তিনি সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৬০)

70 ৭০
لَوۡ نَشَآءُ جَعَلۡنٰهُ اُجَاجًا فَلَوۡ لَا تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: ইচ্ছা করলে আমি তা লবণাক্ত করে দিতে পারি: তবুও কেন তোমরা কৃতজ্ঞ হও না?
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৭০)

16 ১৬
وَ قَالُوۡا رَبَّنَا عَجِّلۡ لَّنَا قِطَّنَا قَبۡلَ یَوۡمِ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: আর তারা বলে, হে ‘আমাদের রব, হিসাব দিবসের আগেই আমাদের প্রাপ্য আমাদেরকে তাড়াতাড়ি দিয়ে দিন’।
(সোয়াদ আয়াত: ১৬)

286 ২৮৬
لَا یُکَلِّفُ اللّٰهُ نَفۡسًا اِلَّا وُسۡعَهَا ؕ لَهَا مَا کَسَبَتۡ وَ عَلَیۡهَا مَا اکۡتَسَبَتۡ ؕ رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذۡنَاۤ اِنۡ نَّسِیۡنَاۤ اَوۡ اَخۡطَاۡنَا ۚ رَبَّنَا وَ لَا تَحۡمِلۡ عَلَیۡنَاۤ اِصۡرًا کَمَا حَمَلۡتَهٗ عَلَی الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِنَا ۚ رَبَّنَا وَ لَا تُحَمِّلۡنَا مَا لَا طَاقَۃَ لَنَا بِهٖ ۚ وَ اعۡفُ عَنَّا ٝ وَ اغۡفِرۡ لَنَا ٝ وَ ارۡحَمۡنَا ٝ اَنۡتَ مَوۡلٰىنَا فَانۡصُرۡنَا عَلَی الۡقَوۡمِ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ কোন ব্যক্তিকে তার সামর্থ্যের বাইরে দায়িত্ব দেন না। সে যা অর্জন করে তা তার জন্যই এবং সে যা কামাই করে তা তার উপরই বর্তাবে। হে আমাদের রব! আমরা যদি ভুলে যাই, অথবা ভুল করি তাহলে আপনি আমাদেরকে পাকড়াও করবেন না। হে আমাদের রব, আমাদের উপর বোঝা চাপিয়ে দেবেন না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর চাপিয়ে দিয়েছেন। হে আমাদের রব, আপনি আমাদেরকে এমন কিছু বহন করাবেন না, যার সামর্থ্য আমাদের নেই। আর আপনি আমাদেরকে মার্জনা করুন এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আর আমাদের উপর দয়া করুন। আপনি আমাদের অভিভাবক। অতএব আপনি কাফির সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্য করুন।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৮৬)

4 ৪
مٰلِکِ یَوۡمِ الدِّیۡنِ ؕ
অনুবাদ: বিচার দিবসের মালিক।
(আল-ফাতিহা আয়াত: ৪)

21 ২১
وَ کَذٰلِکَ اَعۡثَرۡنَا عَلَیۡهِمۡ لِیَعۡلَمُوۡۤا اَنَّ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقٌّ وَّ اَنَّ السَّاعَۃَ لَا رَیۡبَ فِیۡهَا ۚ٭ اِذۡ یَتَنَازَعُوۡنَ بَیۡنَهُمۡ اَمۡرَهُمۡ فَقَالُوا ابۡنُوۡا عَلَیۡهِمۡ بُنۡیَانًا ؕ رَبُّهُمۡ اَعۡلَمُ بِهِمۡ ؕ قَالَ الَّذِیۡنَ غَلَبُوۡا عَلٰۤی اَمۡرِهِمۡ لَنَتَّخِذَنَّ عَلَیۡهِمۡ مَّسۡجِدًا
অনুবাদ: আর এমনিভাবে আমি তাদের ব্যাপারে (লোকদেরকে) জানিয়ে দিলাম, যাতে তারা জানতে পারে যে, নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য এবং কিয়ামতের ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। যখন তারা নিজদের মধ্যে তাদের বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক করছিল, তখন তারা বলল, ‘তাদের উপর তোমরা একটি ভবন নির্মাণ কর’। তাদের রবই তাদের ব্যাপারে অধিক জ্ঞাত। যারা গুহাবাসীদের উপর প্রাধান্য লাভ করেছিল, তারা বলল, ‘আমরা অবশ্যই তাদের উপর একটি মসজিদ নির্মাণ করব’।
(আল-কাহফ আয়াত: ২১)

12 ১২
وَ لَقَدۡ خَلَقۡنَا الۡاِنۡسَانَ مِنۡ سُلٰلَۃٍ مِّنۡ طِیۡنٍ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি মানুষকে মাটির নির্যাস থেকে সৃষ্টি করেছি।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১২)

39 ৩৯
فَاِنَّ الۡجَحِیۡمَ هِیَ الۡمَاۡوٰی
অনুবাদ: নিশ্চয় জাহান্নাম হবে তার আবাসস্থল।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৩৯)

75 ৭৫
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مِنۡۢ بَعۡدُ وَ هَاجَرُوۡا وَ جٰهَدُوۡا مَعَکُمۡ فَاُولٰٓئِکَ مِنۡکُمۡ ؕ وَ اُولُوا الۡاَرۡحَامِ بَعۡضُهُمۡ اَوۡلٰی بِبَعۡضٍ فِیۡ کِتٰبِ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যারা পরে ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে এবং তোমাদের সাথে জিহাদ করেছে, তারা তোমাদের অন্তর্ভুক্ত, আর আত্মীয়-স্বজনরা একে অপরের তুলনায় অগ্রগণ্য, আল্লাহর কিতাবে। নিশ্চয় আল্লাহ প্রতিটি বিষয়ে মহাজ্ঞানী।
(আল-আনফাল আয়াত: ৭৫)

211 ২১১
سَلۡ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ کَمۡ اٰتَیۡنٰهُمۡ مِّنۡ اٰیَۃٍۭ بَیِّنَۃٍ ؕ وَ مَنۡ یُّبَدِّلۡ نِعۡمَۃَ اللّٰهِ مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَتۡهُ فَاِنَّ اللّٰهَ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ
অনুবাদ: বনী ইসরাইলকে জিজ্ঞাসা কর, আমি তাদেরকে কত সুস্পষ্ট নিদর্শন দিয়েছি। আর যে আল্লাহর নি‘আমত তার কাছে আসার পর তা বদলে দেবে তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ আযাব দানে কঠোর।
(আল-বাকারা আয়াত: ২১১)

8 ৮
تَبۡصِرَۃً وَّ ذِکۡرٰی لِکُلِّ عَبۡدٍ مُّنِیۡبٍ
অনুবাদ: আল্লাহ অভিমুখী প্রতিটি বান্দার জন্য জ্ঞান ও উপদেশ হিসেবে।
(কাফ আয়াত: ৮)

102 ১০২
یَّوۡمَ یُنۡفَخُ فِی الصُّوۡرِ وَ نَحۡشُرُ الۡمُجۡرِمِیۡنَ یَوۡمَئِذٍ زُرۡقًا
অনুবাদ: যেদিন শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, আর সেদিন আমি অপরাধীদেরকে দৃষ্টিহীন অবস্থায় সমবেত করব।
(ত্ব-হা আয়াত: ১০২)

11 ১১
اَنِ اعۡمَلۡ سٰبِغٰتٍ وَّ قَدِّرۡ فِی السَّرۡدِ وَ اعۡمَلُوۡا صَالِحًا ؕ اِنِّیۡ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: (এ নির্দেশ দিয়ে যে,) ‘তুমি পরিপূর্ণ বর্ম তৈরী কর এবং যথার্থ পরিমাণে প্রস্তুত কর’। আর তোমরা সৎকর্ম কর। তোমরা যা কিছু কর নিশ্চয় আমি তার সম্যক দ্রষ্টা।
(সাবা আয়াত: ১১)

62 ৬২
وَ تَرٰی کَثِیۡرًا مِّنۡهُمۡ یُسَارِعُوۡنَ فِی الۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ وَ اَکۡلِهِمُ السُّحۡتَ ؕ لَبِئۡسَ مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি তাদের মধ্য থেকে অনেককে দেখতে পাবে যে, তারা পাপে, সীমালঙ্ঘনে এবং হারাম ভক্ষণে ছুটোছুটি করছে। তারা যা করছে, নিশ্চয় তা কতইনা মন্দ!
(আল-মায়েদা আয়াত: ৬২)

120 ১২০
اِنَّ اِبۡرٰهِیۡمَ کَانَ اُمَّۃً قَانِتًا لِّلّٰهِ حَنِیۡفًا ؕ وَ لَمۡ یَکُ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় ইবরাহীম ছিলেন এক উম্মত*, আল্লাহর একান্ত অনুগত ও একনিষ্ঠ। তিনি মুশরিকদের অন্তর্ভূক্ত ছিলেন না।
(আন-নাহাল আয়াত: ১২০)

63 ৬৩
اَوَ عَجِبۡتُمۡ اَنۡ جَآءَکُمۡ ذِکۡرٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ عَلٰی رَجُلٍ مِّنۡکُمۡ لِیُنۡذِرَکُمۡ وَ لِتَتَّقُوۡا وَ لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা কি আশ্চর্য হচ্ছো যে, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে তোমাদের মধ্য থেকে এক ব্যক্তির নিকট উপদেশ এসেছে, যাতে সে তোমাদেরকে সতর্ক করে, আর যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর এবং যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও’?
(আল-আরাফ আয়াত: ৬৩)

5 ৫
وَ مِنۡ شَرِّ حَاسِدٍ اِذَا حَسَدَ
অনুবাদ: আর হিংসুকের অনিষ্ট থেকে যখন সে হিংসা করে’।
(আল-ফালাক আয়াত: ৫)

22 ২২
اِلٰـهُکُمۡ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ ۚ فَالَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ قُلُوۡبُهُمۡ مُّنۡکِرَۃٌ وَّ هُمۡ مُّسۡتَکۡبِرُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের ইলাহ এক ইলাহ। অতঃপর যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না, তাদের অন্তর অস্বীকারকারী এবং তারা অহঙ্কারী।
(আন-নাহাল আয়াত: ২২)

11 ১১
فَوَقٰهُمُ اللّٰهُ شَرَّ ذٰلِکَ الۡیَوۡمِ وَ لَقّٰهُمۡ نَضۡرَۃً وَّ سُرُوۡرًا
অনুবাদ: সুতরাং সেই দিবসের অকল্যাণ থেকে আল্লাহ তাদের রক্ষা করলেন এবং তাদের প্রদান করলেন উজ্জ্বলতা ও উৎফুল্লতা।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ১১)

57 ৫৭
لَخَلۡقُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ اَکۡبَرُ مِنۡ خَلۡقِ النَّاسِ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: অবশ্যই আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করা মানুষ সৃষ্টি করার চেয়ে বড় বিষয়; কিন্তু অধিকাংশ মানুষই তা জানে না।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৫৭)

35 ৩৫
وَ زُخۡرُفًا ؕ وَ اِنۡ کُلُّ ذٰلِکَ لَمَّا مَتَاعُ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ؕ وَ الۡاٰخِرَۃُ عِنۡدَ رَبِّکَ لِلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের জন্য স্বর্ণনির্মিত এর সব কয়টিই দুনিয়ার জীবনের ভোগ-সামগ্রী। আর আখিরাত তো তোমার রবের কাছে মুত্তাকীদের জন্য ।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৩৫)

7 ৭
وَ تَحۡمِلُ اَثۡقَالَکُمۡ اِلٰی بَلَدٍ لَّمۡ تَکُوۡنُوۡا بٰلِغِیۡهِ اِلَّا بِشِقِّ الۡاَنۡفُسِ ؕ اِنَّ رَبَّکُمۡ لَرَءُوۡفٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর এগুলো তোমাদের বোঝা বহন করে এমন দেশে নিয়ে যায়, ভীষণ কষ্ট ছাড়া যেখানে তোমরা পৌঁছতে সক্ষম হতে না। নিশ্চয় তোমাদের রব দয়াশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নাহাল আয়াত: ৭)

1 ১
اِذَا جَآءَ نَصۡرُ اللّٰهِ وَ الۡفَتۡحُ
অনুবাদ: যখন আল্লাহর সাহায্য ও বিজয় আসবে,
(আন-নাসর আয়াত: ১)

74 ৭৪
فَجَعَلۡنَا عَالِیَهَا سَافِلَهَا وَ اَمۡطَرۡنَا عَلَیۡهِمۡ حِجَارَۃً مِّنۡ سِجِّیۡلٍ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তার (নগরীর) উপরকে নিচে উলটে দিলাম এবং তাদের উপর বর্ষণ করলাম পোড়া মাটির পাথর।
(আল-হিজর আয়াত: ৭৪)

2 ২
اَللّٰهُ الصَّمَدُ
অনুবাদ: আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী।
(আল-ইখলাস আয়াত: ২)

24 ২৪
اَفَلَا یَتَدَبَّرُوۡنَ الۡقُرۡاٰنَ اَمۡ عَلٰی قُلُوۡبٍ اَقۡفَالُهَا
অনুবাদ: তবে কি তারা কুরআন নিয়ে গভীর চিন্তা- ভাবনা করে না? নাকি তাদের অন্তরসমূহে তালা রয়েছে?
(মুহাম্মাদ আয়াত: ২৪)

40 ৪০
وَ جَزٰٓؤُا سَیِّئَۃٍ سَیِّئَۃٌ مِّثۡلُهَا ۚ فَمَنۡ عَفَا وَ اَصۡلَحَ فَاَجۡرُهٗ عَلَی اللّٰهِ ؕ اِنَّهٗ لَا یُحِبُّ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর মন্দের প্রতিফল অনুরূপ মন্দ। অতঃপর যে ক্ষমা করে দেয় এবং আপোস নিস্পত্তি করে, তার পুরস্কার আল্লাহর নিকট রয়েছে। নিশ্চয় আল্লাহ যালিমদের পছন্দ করেন না।
(আশ-শূরা আয়াত: ৪০)

52 ৫২
اِذۡ قَالَ لِاَبِیۡهِ وَ قَوۡمِهٖ مَا هٰذِهِ التَّمَاثِیۡلُ الَّتِیۡۤ اَنۡتُمۡ لَهَا عٰکِفُوۡنَ
অনুবাদ: যখন সে তার পিতা ও তার কওমকে বলল, ‘এ মূর্তিগুলো কী, যেগুলোর পূজায় তোমরা রত রয়েছ’?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৫২)

88 ৮৮
فَمَا لَکُمۡ فِی الۡمُنٰفِقِیۡنَ فِئَتَیۡنِ وَ اللّٰهُ اَرۡکَسَهُمۡ بِمَا کَسَبُوۡا ؕ اَتُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ تَهۡدُوۡا مَنۡ اَضَلَّ اللّٰهُ ؕ وَ مَنۡ یُّضۡلِلِ اللّٰهُ فَلَنۡ تَجِدَ لَهٗ سَبِیۡلً
অনুবাদ: সুতরাং মুনাফিকদের ব্যাপারে তোমাদের কী হল যে, তোমরা দু’ দল হয়ে গেলে? অথচ আল্লাহ তারা যা কামাই করেছে তার জন্য তাদেরকে পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেছেন তোমরা কি তাকে হিদায়াত করতে চাও? আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তুমি কখনো তার জন্য কোন পথ পাবে না।
(আন-নিসা আয়াত: ৮৮)

68 ৬৮
اَنۡتُمۡ عَنۡهُ مُعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা তা থেকে বিমুখ হয়ে আছ।’
(সোয়াদ আয়াত: ৬৮)

141 ১৪১
وَ هُوَ الَّذِیۡۤ اَنۡشَاَ جَنّٰتٍ مَّعۡرُوۡشٰتٍ وَّ غَیۡرَ مَعۡرُوۡشٰتٍ وَّ النَّخۡلَ وَ الزَّرۡعَ مُخۡتَلِفًا اُکُلُهٗ وَ الزَّیۡتُوۡنَ وَ الرُّمَّانَ مُتَشَابِهًا وَّ غَیۡرَ مُتَشَابِهٍ ؕ کُلُوۡا مِنۡ ثَمَرِهٖۤ اِذَاۤ اَثۡمَرَ وَ اٰتُوۡا حَقَّهٗ یَوۡمَ حَصَادِهٖ ۫ۖ وَ لَا تُسۡرِفُوۡا ؕ اِنَّهٗ لَا یُحِبُّ الۡمُسۡرِفِیۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই সৃষ্টি করেছেন এমন বাগানসমূহ যার কিছু মাচায় তোলা হয় আর কিছু তোলা হয় না* এবং খেজুর গাছ ও শস্য, যার স্বাদ বিভিন্ন রকম, যায়তুন ও আনার যার কিছু দেখতে একরকম, আর কিছু ভিন্ন রকম। তোমরা তার ফল থেকে আহার কর, যখন তা ফলদান করে এবং ফল কাটার দিনেই তার হক দিয়ে দাও। আর অপচয় করো না। নিশ্চয়ই তিনি অপচয়কারীদেরকে ভালবাসেন না।
(আল-আনআম আয়াত: ১৪১)

140 ১৪০
قَدۡ خَسِرَ الَّذِیۡنَ قَتَلُوۡۤا اَوۡلَادَهُمۡ سَفَهًۢا بِغَیۡرِ عِلۡمٍ وَّ حَرَّمُوۡا مَا رَزَقَهُمُ اللّٰهُ افۡتِرَآءً عَلَی اللّٰهِ ؕ قَدۡ ضَلُّوۡا وَ مَا کَانُوۡا مُهۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: অবশ্যই তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যারা তাদের সন্তানদেরকে নির্বুদ্ধিতাবশত হত্যা করেছে না জেনে এবং আল্লাহর উপর মিথ্যা অপবাদস্বরূপ আল্লাহ তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছেন তা হারাম করেছে। অবশ্যই তারা পথভ্রষ্ট হয়েছে এবং তারা হিদায়াতপ্রাপ্ত হয়নি।
(আল-আনআম আয়াত: ১৪০)

19 ১৯
وَّ اَنَّهٗ لَمَّا قَامَ عَبۡدُ اللّٰهِ یَدۡعُوۡهُ کَادُوۡا یَکُوۡنُوۡنَ عَلَیۡهِ لِبَدًا
অনুবাদ: আর নিশ্চয় আল্লাহর বান্দা* যখন তাঁকে ডাকার জন্য দাঁড়াল, তখন তারা** তার নিকট ভিড় জমাল।
(আল-জ্বিন আয়াত: ১৯)

104 ১০৪
قُلۡ یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اِنۡ کُنۡتُمۡ فِیۡ شَکٍّ مِّنۡ دِیۡنِیۡ فَلَاۤ اَعۡبُدُ الَّذِیۡنَ تَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَ لٰکِنۡ اَعۡبُدُ اللّٰهَ الَّذِیۡ یَتَوَفّٰىکُمۡ ۚۖ وَ اُمِرۡتُ اَنۡ اَکُوۡنَ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে মানুষ, তোমরা যদি আমার দীনের ব্যাপারে সন্দেহে থাক, তবে আল্লাহ ছাড়া তোমরা যার ইবাদাত কর আমি তার ইবাদাত করি না, বরং আমি ইবাদাত করি আল্লাহর, যিনি তোমাদের মৃত্যু দেন। আর আমি আদিষ্ট হয়েছি মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার’।
(ইউনুস আয়াত: ১০৪)

5 ৫
مَا قَطَعۡتُمۡ مِّنۡ لِّیۡنَۃٍ اَوۡ تَرَکۡتُمُوۡهَا قَآئِمَۃً عَلٰۤی اُصُوۡلِهَا فَبِاِذۡنِ اللّٰهِ وَ لِیُخۡزِیَ الۡفٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: তোমরা যে সব নতুন খেজুর গাছ কেটে ফেলছ অথবা সেগুলোকে তাদের মূলের ওপর দাঁড়িয়ে থাকতে দিয়েছ। তা তো ছিল আল্লাহর অনুমতিক্রমে এবং যাতে তিনি ফাসিকদের লাঞ্ছিত করতে পারেন।
(আল-হাশর আয়াত: ৫)

156 ১৫৬
وَّ بِکُفۡرِهِمۡ وَ قَوۡلِهِمۡ عَلٰی مَرۡیَمَ بُهۡتَانًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: আর তাদের কুফরীর কারণে এবং মারইয়ামের বিরুদ্ধে মারাত্মক অপবাদ দেয়ার কারণে।
(আন-নিসা আয়াত: ১৫৬)

6 ৬
اِنَّا زَیَّنَّا السَّمَآءَ الدُّنۡیَا بِزِیۡنَۃِۣ الۡکَوَاکِبِ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি কাছের আসমানকে তারকারাজির সৌন্দর্যে সুশোভিত করেছি।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৬)

41 ৪১
اِنَّ الۡمُتَّقِیۡنَ فِیۡ ظِلٰلٍ وَّ عُیُوۡنٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় মুত্তাকীরা থাকবে ছায়া ও ঝর্ণাবহুল স্থানে,
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৪১)

85 ৮৫
وَ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ اِدۡرِیۡسَ وَ ذَاالۡکِفۡلِ ؕ کُلٌّ مِّنَ الصّٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর ইসমাঈল, ইদরীস ও যুল্ কিফল এর কথা, তাদের প্রত্যেকেই ধৈর্যশীল ছিল।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৮৫)

18 ১৮
فَهَلۡ یَنۡظُرُوۡنَ اِلَّا السَّاعَۃَ اَنۡ تَاۡتِیَهُمۡ بَغۡتَۃً ۚ فَقَدۡ جَآءَ اَشۡرَاطُهَا ۚ فَاَنّٰی لَهُمۡ اِذَا جَآءَتۡهُمۡ ذِکۡرٰىهُمۡ
অনুবাদ: সুতরাং তারা কি কেবল এই অপেক্ষা করছে যে, কিয়ামত তাদের উপর আকস্মিকভাবে এসে পড়ুক? অথচ কিয়ামতের আলামতসমূহ তো এসেই পড়েছে। সুতরাং কিয়ামত এসে পড়লে তারা উপদেশ গ্রহণ করবে কেমন করে?
(মুহাম্মাদ আয়াত: ১৮)

42 ৪২
یَوۡمَئِذٍ یَّوَدُّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ عَصَوُا الرَّسُوۡلَ لَوۡ تُسَوّٰی بِهِمُ الۡاَرۡضُ ؕ وَ لَا یَکۡتُمُوۡنَ اللّٰهَ حَدِیۡثًا
অনুবাদ: যারা কুফরী করেছে এবং রাসূলের অবাধ্য হয়েছে তারা সেদিন কামনা করবে, যদি যমীনকে তাদের সাথে (মিশিয়ে) সমান করে দেয়া হত, আর তারা আল্লাহর কাছে কোন কথা গোপন করতে পারবে না।
(আন-নিসা আয়াত: ৪২)

129 ১২৯
وَ لَنۡ تَسۡتَطِیۡعُوۡۤا اَنۡ تَعۡدِلُوۡا بَیۡنَ النِّسَآءِ وَ لَوۡ حَرَصۡتُمۡ فَلَا تَمِیۡلُوۡا کُلَّ الۡمَیۡلِ فَتَذَرُوۡهَا کَالۡمُعَلَّقَۃِ ؕ وَ اِنۡ تُصۡلِحُوۡا وَ تَتَّقُوۡا فَاِنَّ اللّٰهَ کَانَ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: আর তোমরা যতই কামনা কর না কেন তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে সমান আচরণ করতে কখনো পারবে না। সুতরাং তোমরা (একজনের প্রতি) সম্পূর্ণরূপে ঝুঁকে পড়ো না, যার ফলে তোমরা (অপরকে) ঝুলন্তের মত করে রাখবে। আর যদি তোমরা মীমাংসা করে নাও এবং তাকওয়া অবলম্বন কর তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নিসা আয়াত: ১২৯)

30 ৩০
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ اِنَّا لَا نُضِیۡعُ اَجۡرَ مَنۡ اَحۡسَنَ عَمَلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, নিশ্চয় আমি এমন কারো প্রতিদান নষ্ট করব না, যে সুকর্ম করেছে।
(আল-কাহফ আয়াত: ৩০)

108 ১০৮
وَ لَا تَسُبُّوا الَّذِیۡنَ یَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ فَیَسُبُّوا اللّٰهَ عَدۡوًۢا بِغَیۡرِ عِلۡمٍ ؕ کَذٰلِکَ زَیَّنَّا لِکُلِّ اُمَّۃٍ عَمَلَهُمۡ ۪ ثُمَّ اِلٰی رَبِّهِمۡ مَّرۡجِعُهُمۡ فَیُنَبِّئُهُمۡ بِمَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা তাদেরকে গালমন্দ করো না, আল্লাহ ছাড়া যাদেরকে তারা ডাকে, ফলে তারা গালমন্দ করবে আল্লাহকে, শত্রুতা পোষণ করে অজ্ঞতাবশত। এভাবেই আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য তাদের কর্ম শোভিত করে দিয়েছি। তারপর তাদের রবের কাছে তাদের প্রত্যাবর্তন। অতঃপর তিনি জানিয়ে দেবেন তাদেরকে, যা তারা করত।
(আল-আনআম আয়াত: ১০৮)

26 ২৬
قَالَ فَاِنَّهَا مُحَرَّمَۃٌ عَلَیۡهِمۡ اَرۡبَعِیۡنَ سَنَۃً ۚ یَتِیۡهُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ ؕ فَلَا تَاۡسَ عَلَی الۡقَوۡمِ الۡفٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘তাহলে নিশ্চয় তা তাদের জন্য চল্লিশ বছর নিষিদ্ধ; তারা যমীনে উদ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরতে থাকবে। সুতরাং তুমি ফাসিক কওমের জন্য আফসোস করো না’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ২৬)

36 ৩৬
فَقُلۡنَا اذۡهَبَاۤ اِلَی الۡقَوۡمِ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا ؕ فَدَمَّرۡنٰهُمۡ تَدۡمِیۡرًا
অনুবাদ: অতঃপর আমি বলেছিলাম, তোমরা দু’জন সেই কওমের নিকট যাও, যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে। অতঃপর আমি তাদেরকে সম্পূর্ণরূপে বিধ্বস্ত করে দিয়েছিলাম।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৩৬)

4 ৪
لَوۡ اَرَادَ اللّٰهُ اَنۡ یَّتَّخِذَ وَلَدًا لَّاصۡطَفٰی مِمَّا یَخۡلُقُ مَا یَشَآءُ ۙ سُبۡحٰنَهٗ ؕ هُوَ اللّٰهُ الۡوَاحِدُ الۡقَهَّارُ
অনুবাদ: আল্লাহ যদি সন্তান গ্রহণ করতে চাইতেন, তাহলে তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তা থেকে যাকে ইচ্ছা বেছে নিতেন; কিন্তু তিনি পবিত্র মহান। তিনিই আল্লাহ, তিনি এক, প্রবল পরাক্রান্ত।
(আয-যুমার আয়াত: ৪)

53 ৫৩
هٰذَا مَا تُوۡعَدُوۡنَ لِیَوۡمِ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: হিসাব দিবস সম্পর্কে তোমাদেরকে এ ওয়াদাই দেয়া হয়েছিল।
(সোয়াদ আয়াত: ৫৩)

84 ৮৪
مَنۡ جَآءَ بِالۡحَسَنَۃِ فَلَهٗ خَیۡرٌ مِّنۡهَا ۚ وَ مَنۡ جَآءَ بِالسَّیِّئَۃِ فَلَا یُجۡزَی الَّذِیۡنَ عَمِلُوا السَّیِّاٰتِ اِلَّا مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: কেউ পূণ্য নিয়ে আসলে তার জন্য থাকবে তা থেকে উত্তম প্রতিদান। আর কেউ পাপ নিয়ে আসলে তবে যারা মন্দকর্ম করেছে তাদের শুধু তারই প্রতিদান দেওয়া হবে যা তারা করেছে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৮৪)

110 ১১০
اِذۡ قَالَ اللّٰهُ یٰعِیۡسَی ابۡنَ مَرۡیَمَ اذۡکُرۡ نِعۡمَتِیۡ عَلَیۡکَ وَ عَلٰی وَالِدَتِکَ ۘ اِذۡ اَیَّدۡتُّکَ بِرُوۡحِ الۡقُدُسِ ۟ تُکَلِّمُ النَّاسَ فِی الۡمَهۡدِ وَ کَهۡلًا ۚ وَ اِذۡ عَلَّمۡتُکَ الۡکِتٰبَ وَ الۡحِکۡمَۃَ وَ التَّوۡرٰىۃَ وَ الۡاِنۡجِیۡلَ ۚ وَ اِذۡ تَخۡلُقُ مِنَ الطِّیۡنِ کَهَیۡـَٔۃِ الطَّیۡرِ بِاِذۡنِیۡ فَتَنۡفُخُ فِیۡهَا فَتَکُوۡنُ طَیۡرًۢا بِاِذۡنِیۡ وَ تُبۡرِیٴُ الۡاَکۡمَهَ وَ الۡاَبۡرَصَ بِاِذۡنِیۡ ۚ وَ اِذۡ تُخۡرِجُ الۡمَوۡتٰی بِاِذۡنِیۡ ۚ وَ اِذۡ کَفَفۡتُ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ عَنۡکَ اِذۡ جِئۡتَهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ فَقَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡهُمۡ اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّا سِحۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: যখন আল্লাহ বলবেন,‘হে মারইয়ামের পুত্র ঈসা, তোমার উপর ও তোমার মাতার উপর আমার নি‘আমত স্মরণ কর, যখন আমি তোমাকে শক্তিশালী করেছিলাম পবিত্র আত্মা* দিয়ে, তুমি মানুষের সাথে কথা বলতে দোলনায় ও পরিণত বয়সে। আর যখন আমি তোমাকে শিক্ষা দিয়েছিলাম কিতাব, হিকমাত, তাওরাত ও ইনজীল; আর যখন আমার আদেশে কাদামাটি থেকে পাখির আকৃতির মত গঠন করতে এবং তাতে ফুঁক দিতে, ফলে আমার আদেশে তা পাখি হয়ে যেত। আর তুমি আমার আদেশে জন্মান্ধ ও কুষ্ঠ রোগীকে সুস্থ করতে এবং যখন আমার আদেশে তুমি মৃতকে জীবিত বের করতে। আর যখন তুমি স্পষ্ট প্রমাণাদি নিয়ে এসেছিলে তখন আমি বনী ইসরাঈলকে তোমার থেকে ফিরিয়ে রেখেছিলাম। অতঃপর তাদের মধ্যে যারা কুফরী করেছিল তারা বলেছিল, এতো স্পষ্ট যাদু।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১১০)

25 ২৫
وَ رَدَّ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِغَیۡظِهِمۡ لَمۡ یَنَالُوۡا خَیۡرًا ؕ وَ کَفَی اللّٰهُ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ الۡقِتَالَ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ قَوِیًّا عَزِیۡزًا
অনুবাদ: আল্লাহ কাফিরদেরকে তাদের আক্রোশসহ ফিরিয়ে দিলেন, তারা কোন কল্যাণ লাভ করেনি। যুদ্ধে মুমিনদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আল্লাহ প্রবল শক্তিমান, পরাক্রমশালী।
(আল-আহযাব আয়াত: ২৫)

44 ৪৪
طَعَامُ الۡاَثِیۡمِ
অনুবাদ: পাপীর খাদ্য;
(আদ-দুখান আয়াত: ৪৪)

60 ৬০
قَالَ الۡمَلَاُ مِنۡ قَوۡمِهٖۤ اِنَّا لَنَرٰىکَ فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: তার কওম থেকে নেতৃবর্গ বলল, ‘নিশ্চয় আমরা তোমাকে স্পষ্ট ভ্রান্তিতে দেখতে পাচ্ছি’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৬০)

40 ৪০
اِلَّا عِبَادَکَ مِنۡهُمُ الۡمُخۡلَصِیۡنَ
অনুবাদ: তাদের মধ্য থেকে আপনার একান্ত বান্দাগণ ছাড়া।
(আল-হিজর আয়াত: ৪০)

66 ৬৬
هَلۡ یَنۡظُرُوۡنَ اِلَّا السَّاعَۃَ اَنۡ تَاۡتِیَهُمۡ بَغۡتَۃً وَّ هُمۡ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তো তাদের অজ্ঞাতসারে অকস্মাৎ কিয়ামত আসার অপেক্ষা করছে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৬৬)

82 ৮২
اَفَلَمۡ یَسِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَیَنۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ؕ کَانُوۡۤا اَکۡثَرَ مِنۡهُمۡ وَ اَشَدَّ قُوَّۃً وَّ اٰثَارًا فِی الۡاَرۡضِ فَمَاۤ اَغۡنٰی عَنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি যমীনে ভ্রমণ করেনি, তা হলে তারা দেখত, তাদের পূর্ববর্তীদের পরিণাম কেমন হয়েছিল? তারা যমীনে ছিল তাদের চেয়ে সংখ্যায় অধিক, আর শক্তিতে ও কীর্তিতে তাদের চেয়ে অধিক প্রবল। অতঃপর তারা যা অর্জন করত তা তাদের কোন কাজে আসেনি।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৮২)

100 ১০০
وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِکَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।
(আত-তাওবা আয়াত: ১০০)

52 ৫২
اِذۡ دَخَلُوۡا عَلَیۡهِ فَقَالُوۡا سَلٰمًا ؕ قَالَ اِنَّا مِنۡکُمۡ وَجِلُوۡنَ
অনুবাদ: যখন তারা তার নিকট প্রবেশ করল, অতঃপর বলল, ‘সালাম’। সে বলল, ‘আমরা নিশ্চয় তোমাদের ব্যাপারে শঙ্কিত’।
(আল-হিজর আয়াত: ৫২)

77 ৭৭
فَاصۡبِرۡ اِنَّ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقٌّ ۚ فَاِمَّا نُرِیَنَّکَ بَعۡضَ الَّذِیۡ نَعِدُهُمۡ اَوۡ نَتَوَفَّیَنَّکَ فَاِلَیۡنَا یُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তুমি ধৈর্যধারণ কর। নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য। আর আমি তাদেরকে যে ওয়াদা দেই, তার কিছু অংশ যদি তোমাকে দেখাই অথবা তোমাকে মৃত্যু দেই, তাহলেও তারা আমার কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৭৭)

144 ১৪৪
وَ مَا مُحَمَّدٌ اِلَّا رَسُوۡلٌ ۚ قَدۡ خَلَتۡ مِنۡ قَبۡلِهِ الرُّسُلُ ؕ اَفَا۠ئِنۡ مَّاتَ اَوۡ قُتِلَ انۡقَلَبۡتُمۡ عَلٰۤی اَعۡقَابِکُمۡ ؕ وَ مَنۡ یَّنۡقَلِبۡ عَلٰی عَقِبَیۡهِ فَلَنۡ یَّضُرَّ اللّٰهَ شَیۡئًا ؕ وَ سَیَجۡزِی اللّٰهُ الشّٰکِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর মুহাম্মাদ কেবল একজন রাসূল। তার পূর্বে নিশ্চয় অনেক রাসূল বিগত হয়েছে। যদি সে মারা যায় অথবা তাকে হত্যা করা হয়, তবে তোমরা কি তোমাদের পেছনে ফিরে যাবে ? আর যে ব্যক্তি পেছনে ফিরে যায়, সে কখনো আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারে না। আর আল্লাহ অচিরেই কৃতজ্ঞদের প্রতিদান দেবেন।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৪৪)

87 ৮৭
وَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰی مُوۡسٰی وَ اَخِیۡهِ اَنۡ تَبَوَّاٰ لِقَوۡمِکُمَا بِمِصۡرَ بُیُوۡتًا وَّ اجۡعَلُوۡا بُیُوۡتَکُمۡ قِبۡلَۃً وَّ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ ؕ وَ بَشِّرِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি মূসা ও তার ভাইয়ের কাছে ওহী পাঠালাম যে, ‘তোমরা তোমাদের কওমের জন্য মিসরে গৃহ তৈরী কর এবং তোমাদের গৃহগুলোকে কিবলা বানাও আর সালাত কায়েম কর এবং মুমিনদের সুসংবাদ দাও’।
(ইউনুস আয়াত: ৮৭)

100 ১০০
وَ مَنۡ یُّهَاجِرۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ یَجِدۡ فِی الۡاَرۡضِ مُرٰغَمًا کَثِیۡرًا وَّ سَعَۃً ؕ وَ مَنۡ یَّخۡرُجۡ مِنۡۢ بَیۡتِهٖ مُهَاجِرًا اِلَی اللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ ثُمَّ یُدۡرِکۡهُ الۡمَوۡتُ فَقَدۡ وَقَعَ اَجۡرُهٗ عَلَی اللّٰهِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: আর যে আল্লাহর রাস্তায় হিজরত করবে, সে যমীনে বহু আশ্রয়ের জায়গা ও সচ্ছলতা পাবে। আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উদ্দেশ্যে মুহাজির হয়ে নিজ ঘর থেকে বের হয় তারপর তাকে মৃত্যু পেয়ে বসে, তাহলে তার প্রতিদান আল্লাহর উপর অবধারিত হয়। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নিসা আয়াত: ১০০)

7 ৭
وَ اِنِّیۡ کُلَّمَا دَعَوۡتُهُمۡ لِتَغۡفِرَ لَهُمۡ جَعَلُوۡۤا اَصَابِعَهُمۡ فِیۡۤ اٰذَانِهِمۡ وَ اسۡتَغۡشَوۡا ثِیَابَهُمۡ وَ اَصَرُّوۡا وَ اسۡتَکۡبَرُوا اسۡتِکۡبَارًا ۚ
অনুবাদ: ‘আর যখনই আমি তাদেরকে আহবান করেছি ‘যেন আপনি তাদেরকে ক্ষমা করেন’, তারা নিজদের কানে আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিয়েছে, নিজদেরকে পোশাকে আবৃত করেছে, (অবাধ্যতায়) অনড় থেকেছে এবং দম্ভভরে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করেছে’।
(নূহ আয়াত: ৭)

28 ২৮
فَاِنۡ لَّمۡ تَجِدُوۡا فِیۡهَاۤ اَحَدًا فَلَا تَدۡخُلُوۡهَا حَتّٰی یُؤۡذَنَ لَکُمۡ ۚ وَ اِنۡ قِیۡلَ لَکُمُ ارۡجِعُوۡا فَارۡجِعُوۡا هُوَ اَزۡکٰی لَکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: অতঃপর যদি তোমরা সেখানে কাউকে না পাও তাহলে তোমাদেরকে অনুমতি না দেয়া পর্যন্ত তোমরা সেখানে প্রবেশ করো না। আর যদি তোমাদেরকে বলা হয়, ‘ফিরে যাও’ তাহলে ফিরে যাবে। এটাই তোমাদের জন্য অধিক পবিত্র। তোমরা যা কর আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
(আন-নূর আয়াত: ২৮)

74 ৭৪
وَ اِنَّ رَبَّکَ لَیَعۡلَمُ مَا تُکِنُّ صُدُوۡرُهُمۡ وَ مَا یُعۡلِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রব, অবশ্যই জানেন তাদের অন্তর যা গোপন করে এবং যা তারা প্রকাশ করে।
(আন-নামাল আয়াত: ৭৪)

24 ২৪
مۡ لِلۡاِنۡسَانِ مَا تَمَنّٰی
অনুবাদ: মানুষের জন্য তা কি হয়, যা সে চায়?
(আন-নাজম আয়াত: ২৪)

45 ৪৫
اِنَّ الۡمُتَّقِیۡنَ فِیۡ جَنّٰتٍ وَّ عُیُوۡنٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় মুত্তাকীগণ থাকবে জান্নাত ও ঝর্ণাধারাসমূহে।
(আল-হিজর আয়াত: ৪৫)

60 ৬০
وَ اَعِدُّوۡا لَهُمۡ مَّا اسۡتَطَعۡتُمۡ مِّنۡ قُوَّۃٍ وَّ مِنۡ رِّبَاطِ الۡخَیۡلِ تُرۡهِبُوۡنَ بِهٖ عَدُوَّ اللّٰهِ وَ عَدُوَّکُمۡ وَ اٰخَرِیۡنَ مِنۡ دُوۡنِهِمۡ ۚ لَا تَعۡلَمُوۡنَهُمۡ ۚ اَللّٰهُ یَعۡلَمُهُمۡ ؕ وَ مَا تُنۡفِقُوۡا مِنۡ شَیۡءٍ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ یُوَفَّ اِلَیۡکُمۡ وَ اَنۡتُمۡ لَا تُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের মুকাবিলার জন্য তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী শক্তি ও অশ্ব বাহিনী প্রস্তুত কর, তা দ্বারা তোমরা ভয় দেখাবে আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদেরকে এবং এরা ছাড়া অন্যদেরকেও, যাদেরকে তোমরা জান না, আল্লাহ তাদেরকে জানেন। আর তোমরা যা আল্লাহর রাস্তায় খরচ কর, তা তোমাদেরকে পরিপূর্ণ দেয়া হবে, আর তোমাদেরকে যুলম করা হবে না।
(আল-আনফাল আয়াত: ৬০)

9 ৯
وَعَدَ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ ۙ لَهُمۡ مَّغۡفِرَۃٌ وَّ اَجۡرٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: যারা ঈমান এনেছে এবং নেক কাজ করেছে আল্লাহ ওয়াদা দিয়েছেন, তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও মহাপুরস্কার।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৯)

123 ১২৩
وَ کَذٰلِکَ جَعَلۡنَا فِیۡ کُلِّ قَرۡیَۃٍ اَکٰبِرَ مُجۡرِمِیۡهَا لِیَمۡکُرُوۡا فِیۡهَا ؕ وَ مَا یَمۡکُرُوۡنَ اِلَّا بِاَنۡفُسِهِمۡ وَ مَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর এভাবে আমি প্রতিটি জনপদে তার অপরাধীদের সর্দারদেরকে ছেড়ে দিয়েছি, যাতে তারা সেখানে চক্রান্ত করে। আর তারা শুধু নিজেদের সাথেই চক্রান্ত করে অথচ তারা উপলব্ধি করে না।
(আল-আনআম আয়াত: ১২৩)

10 ১০
وَ الۡاَرۡضَ وَضَعَهَا لِلۡاَنَامِ
অনুবাদ: আর যমীনকে বিছিয়ে দিয়েছেন সৃষ্টজীবের জন্য।
(আর-রাহমান আয়াত: ১০)

6 ৬
اَلَمۡ نَجۡعَلِ الۡاَرۡضَ مِهٰدًا ۙ
অনুবাদ: আমি কি বানাইনি যমীনকে শয্যা?
(আন-নাবা আয়াত: ৬)

94 ৯৪
وَّ تَصۡلِیَۃُ جَحِیۡمٍ
অনুবাদ: আর জ্বলন্ত আগুনে প্রজ্জ্বলনে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৯৪)

38 ৩৮
لِیَجۡزِیَهُمُ اللّٰهُ اَحۡسَنَ مَا عَمِلُوۡا وَ یَزِیۡدَهُمۡ مِّنۡ فَضۡلِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ یَرۡزُقُ مَنۡ یَّشَآءُ بِغَیۡرِ حِسَابٍ
অনুবাদ: যাতে তাদের কৃত উত্তম আমলের জন্য আল্লাহ তাদেরকে প্রতিদান দেন এবং তিনি স্বীয় অনুগ্রহে তাদেরকে আরো বাড়িয়ে দেন। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন অপরিমিত রিয্ক দান করেন।
(আন-নূর আয়াত: ৩৮)

44 ৪৪
فَسَتَذۡکُرُوۡنَ مَاۤ اَقُوۡلُ لَکُمۡ ؕ وَ اُفَوِّضُ اَمۡرِیۡۤ اِلَی اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بَصِیۡرٌۢ بِالۡعِبَادِ
অনুবাদ: ‘আমি তোমাদেরকে যা বলছি, অচিরেই তোমরা তা স্মরণ করবে। আর আমার বিষয়টি আমি আল্লাহর নিকট সমর্পণ করছি; নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর বান্দাদের ব্যাপারে সর্বদ্রষ্টা।’
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৪৪)

37 ৩৭
لَّا یَاۡکُلُهٗۤ اِلَّا الۡخَاطِـُٔوۡنَ
অনুবাদ: অপরাধীরাই শুধু তা খাবে।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৩৭)

53 ৫৩
کَلَّا ؕ بَلۡ لَّا یَخَافُوۡنَ الۡاٰخِرَۃَ
অনুবাদ: কখনও নয়! বরং তারা আখিরাতকে ভয় করে না।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৫৩)

42 ৪২
اَمۡ حَسِبۡتُمۡ اَنۡ تَدۡخُلُوا الۡجَنَّۃَ وَ لَمَّا یَعۡلَمِ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ جٰهَدُوۡا مِنۡکُمۡ وَ یَعۡلَمَ الصّٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: তোমরা কি মনে কর যে, তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করবে? অথচ আল্লাহ এখনো জানেননি তাদেরকে যারা তোমাদের মধ্য থেকে জিহাদ করেছে এবং জানেননি ধৈর্যশীলদেরকে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪২)

17 ১৭
ثُمَّ یُقَالُ هٰذَا الَّذِیۡ کُنۡتُمۡ بِهٖ تُکَذِّبُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর বলা হবে, এটাই তা যা তোমরা অস্বীকার করতে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ১৭)

1 ১
اِذَا وَقَعَتِ الۡوَاقِعَۃُ ۙ
অনুবাদ: যখন কিয়ামত সংঘটিত হবে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ১)

8 ৮
وَّ الۡخَیۡلَ وَ الۡبِغَالَ وَ الۡحَمِیۡرَ لِتَرۡکَبُوۡهَا وَ زِیۡنَۃً ؕ وَ یَخۡلُقُ مَا لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর (তিনি সৃষ্টি করেছেন) ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা, তোমাদের আরোহণ ও শোভার জন্য এবং তিনি সৃষ্টি করেন এমন কিছু, যা তোমরা জান না।
(আন-নাহাল আয়াত: ৮)

4 ৪
اِنَّاۤ اَعۡتَدۡنَا لِلۡکٰفِرِیۡنَ سَلٰسِلَا۠ وَ اَغۡلٰلًا وَّ سَعِیۡرًا
অনুবাদ: আমি কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করে রেখেছি শেকল, বেড়ি ও প্রজ্বলিত অগ্নি।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ৪)

48 ৪৮
یَوۡمَ تُبَدَّلُ الۡاَرۡضُ غَیۡرَ الۡاَرۡضِ وَ السَّمٰوٰتُ وَ بَرَزُوۡا لِلّٰهِ الۡوَاحِدِالۡقَهَّارِ
অনুবাদ: যেদিন এ যমীন ভিন্ন যমীনে রূপান্তরিত হবে এবং আসমানসমূহও। আর তারা পরাক্রমশালী এক আল্লাহর সামনে হাযির হবে।
(ইবরাহীম আয়াত: ৪৮)

11 ১১
وَ یَتَجَنَّبُهَا الۡاَشۡقَی
অনুবাদ: আর হতভাগাই তা এড়িয়ে যায়।
(আল-আলা আয়াত: ১১)

5 ৫
فَسَتُبۡصِرُ وَ یُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর শীঘ্রই তুমি দেখতে পাবে এবং তারাও দেখতে পাবে-
(আল-কলম আয়াত: ৫)

22 ২২
وَ یَوۡمَ نَحۡشُرُهُمۡ جَمِیۡعًا ثُمَّ نَقُوۡلُ لِلَّذِیۡنَ اَشۡرَکُوۡۤا اَیۡنَ شُرَکَآؤُکُمُ الَّذِیۡنَ کُنۡتُمۡ تَزۡعُمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যেদিন আমি তাদের সকলকে সমবেত করব তারপর যারা শির্‌ক করেছে তাদেরকে বলব, ‘তোমাদের শরীকরা কোথায়, যাদেরকে তোমরা (শরীক) মনে করতে?’
(আল-আনআম আয়াত: ২২)

110 ১১০
یَعۡلَمُ مَا بَیۡنَ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ مَا خَلۡفَهُمۡ وَ لَا یُحِیۡطُوۡنَ بِهٖ عِلۡمًا
অনুবাদ: তিনি তাদের আগের ও পরের সব কিছুই জানেন, কিন্তু তারা জ্ঞান দিয়ে তাঁকে বেষ্টন করতে পারবে না।
(ত্ব-হা আয়াত: ১১০)

38 ৩৮
اَمۡ یَقُوۡلُوۡنَ افۡتَرٰىهُ ؕ قُلۡ فَاۡتُوۡا بِسُوۡرَۃٍ مِّثۡلِهٖ وَ ادۡعُوۡا مَنِ اسۡتَطَعۡتُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: নাকি তারা বলে, ‘সে তা বানিয়েছে’? বল, ‘তবে তোমরা তার মত একটি সূরা (বানিয়ে) নিয়ে আস এবং আল্লাহ ছাড়া যাকে পারো ডাক, যদি তোমরা সত্যবাদী হও’।
(ইউনুস আয়াত: ৩৮)

61 ৬১
قَالَ یٰقَوۡمِ لَیۡسَ بِیۡ ضَلٰلَۃٌ وَّ لٰکِنِّیۡ رَسُوۡلٌ مِّنۡ رَّبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার কওম, আমার মধ্যে কোন ভ্রান্তি নেই; কিন্তু আমি সকল সৃষ্টির রবের পক্ষ থেকে রাসূল’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৬১)

5 ৫
اِنَّمَا تُوۡعَدُوۡنَ لَصَادِقٌ
অনুবাদ: তোমরা যে ওয়াদাপ্রাপ্ত হয়েছ তা অবশ্যই সত্য।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৫)

12 ১২
فَلَمَّاۤ اَحَسُّوۡا بَاۡسَنَاۤ اِذَا هُمۡ مِّنۡهَا یَرۡکُضُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা যখন আমার আযাব দেখল তখনই তারা জনপদ ছেড়ে পালাতে লাগল।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১২)

61 ৬১
لَیۡسَ عَلَی الۡاَعۡمٰی حَرَجٌ وَّ لَا عَلَی الۡاَعۡرَجِ حَرَجٌ وَّ لَا عَلَی الۡمَرِیۡضِ حَرَجٌ وَّ لَا عَلٰۤی اَنۡفُسِکُمۡ اَنۡ تَاۡکُلُوۡا مِنۡۢ بُیُوۡتِکُمۡ اَوۡ بُیُوۡتِ اٰبَآئِکُمۡ اَوۡ بُیُوۡتِ اُمَّهٰتِکُمۡ اَوۡ بُیُوۡتِ اِخۡوَانِکُمۡ اَوۡ بُیُوۡتِ اَخَوٰتِکُمۡ اَوۡ بُیُوۡتِ اَعۡمَامِکُمۡ اَوۡ بُیُوۡتِ عَمّٰتِکُمۡ اَوۡ بُیُوۡتِ اَخۡوَالِکُمۡ اَوۡ بُیُوۡتِ خٰلٰتِکُمۡ اَوۡ مَا مَلَکۡتُمۡ مَّفَاتِحَهٗۤ اَوۡ صَدِیۡقِکُمۡ ؕ لَیۡسَ عَلَیۡکُمۡ جُنَاحٌ اَنۡ تَاۡکُلُوۡا جَمِیۡعًا اَوۡ اَشۡتَاتًا ؕ فَاِذَا دَخَلۡتُمۡ بُیُوۡتًا فَسَلِّمُوۡا عَلٰۤی اَنۡفُسِکُمۡ تَحِیَّۃً مِّنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ مُبٰرَکَۃً طَیِّبَۃً ؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمُ الۡاٰیٰتِ لَعَلَّکُمۡ تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: অন্ধের জন্য কোন দোষ নেই, পঙ্গুর জন্য কোন দোষ নেই, রোগাক্রান্তের জন্য কোন দোষ নেই এবং তোমাদের নিজদের জন্যও কোন দোষ নেই যে তোমরা খাবে তোমাদের নিজদের ঘরে, অথবা তোমাদের পিতাদের ঘরে, অথবা তোমাদের মায়েদের ঘরে, অথবা তোমাদের ভাইদের ঘরে, অথবা তোমাদের বোনদের ঘরে, অথবা তোমাদের চাচাদের ঘরে, অথবা তোমাদের ফুফুদের ঘরে, অথবা তোমাদের মামাদের ঘরে, অথবা তোমাদের খালাদের ঘরে, অথবা সেসব ঘরে যার চাবি তোমাদের অধিকারে রয়েছে, অথবা তোমাদের বন্ধুদের ঘরে। তোমরা একত্রে খাও অথবা আলাদা আলাদা খাও তাতে কোনও দোষ নেই। তবে তোমরা যখন কোন ঘরে প্রবেশ করবে তখন তোমরা নিজদের উপর সালাম করবে, আল্লাহর পক্ষ থেকে বরকতপূর্ণ ও পবিত্র অভিবাদনস্বরূপ। এভাবে আল্লাহ তোমাদের উদ্দেশ্যে তাঁর আয়াতসমূহ বর্ণনা করেন যাতে তোমরা বুঝতে পার।
(আন-নূর আয়াত: ৬১)

128 ১২৮
وَ اِنِ امۡرَاَۃٌ خَافَتۡ مِنۡۢ بَعۡلِهَا نُشُوۡزًا اَوۡ اِعۡرَاضًا فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡهِمَاۤ اَنۡ یُّصۡلِحَا بَیۡنَهُمَا صُلۡحًا ؕ وَ الصُّلۡحُ خَیۡرٌ ؕ وَ اُحۡضِرَتِ الۡاَنۡفُسُ الشُّحَّ ؕ وَ اِنۡ تُحۡسِنُوۡا وَ تَتَّقُوۡا فَاِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرًا
অনুবাদ: যদি কোন নারী তার স্বামীর পক্ষ থেকে কোন দুর্ব্যবহার কিংবা উপেক্ষার আশঙ্কা করে, তাহলে তারা উভয়ে কোন মীমাংসা করলে তাদের কোন অপরাধ নেই। আর মীমাংসা কল্যাণকর এবং মানুষের মধ্যে কৃপণতা বিদ্যমান রয়েছে। আর যদি তোমরা সৎকর্ম কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর তবে আল্লাহ তোমরা যা কর সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
(আন-নিসা আয়াত: ১২৮)

18 ১৮
وَ لَیۡسَتِ التَّوۡبَۃُ لِلَّذِیۡنَ یَعۡمَلُوۡنَ السَّیِّاٰتِ ۚ حَتّٰۤی اِذَا حَضَرَ اَحَدَهُمُ الۡمَوۡتُ قَالَ اِنِّیۡ تُبۡتُ الۡـٰٔنَ وَ لَا الَّذِیۡنَ یَمُوۡتُوۡنَ وَ هُمۡ کُفَّارٌ ؕ اُولٰٓئِکَ اَعۡتَدۡنَا لَهُمۡ عَذَابًا اَلِیۡمًا
অনুবাদ: আর তাওবা নাই তাদের, যারা অন্যায় কাজ করতে থাকে, অবশেষে যখন তাদের কারো মৃত্যু এসে যায়, তখন বলে, আমি এখন তাওবা করলাম, আর তাওবা তাদের জন্য নয়, যারা কাফির অবস্থায় মারা যায়; আমি এদের জন্যই তৈরী করেছি যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আন-নিসা আয়াত: ১৮)

76 ৭৬
فَلَمَّا جَنَّ عَلَیۡهِ الَّیۡلُ رَاٰ کَوۡکَبًا ۚ قَالَ هٰذَا رَبِّیۡ ۚ فَلَمَّاۤ اَفَلَ قَالَ لَاۤ اُحِبُّ الۡاٰفِلِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন রাত তার উপর আচ্ছন্ন হল, সে তারকা দেখল, বলল, ‘এ আমার রব’। অতঃপর যখন তা ডুবে গেল, তখন সে বলল, ‘যারা ডুবে যায় আমি তাদেরকে ভালবাসি না’।
(আল-আনআম আয়াত: ৭৬)

23 ২৩
لّٰبِثِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَحۡقَابًا
অনুবাদ: সেখানে তারা যুগ যুগ ধরে অবস্থান করবে।
(আন-নাবা আয়াত: ২৩)

89 ৮৯
لَا یُؤَاخِذُکُمُ اللّٰهُ بِاللَّغۡوِ فِیۡۤ اَیۡمَانِکُمۡ وَ لٰکِنۡ یُّؤَاخِذُکُمۡ بِمَا عَقَّدۡتُّمُ الۡاَیۡمَانَ ۚ فَکَفَّارَتُهٗۤ اِطۡعَامُ عَشَرَۃِ مَسٰکِیۡنَ مِنۡ اَوۡسَطِ مَا تُطۡعِمُوۡنَ اَهۡلِیۡکُمۡ اَوۡ کِسۡوَتُهُمۡ اَوۡ تَحۡرِیۡرُ رَقَبَۃٍ ؕ فَمَنۡ لَّمۡ یَجِدۡ فَصِیَامُ ثَلٰثَۃِ اَیَّامٍ ؕ ذٰلِکَ کَفَّارَۃُ اَیۡمَانِکُمۡ اِذَا حَلَفۡتُمۡ ؕ وَ احۡفَظُوۡۤا اَیۡمَانَکُمۡ ؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمۡ اٰیٰتِهٖ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ তোমাদেরকে পাকড়াও করেন না তোমাদের অর্থহীন কসমের ব্যাপারে, কিন্তু যে কসম তোমরা দৃঢ়ভাবে কর সে কসমের জন্য তোমাদেরকে পাকড়াও করেন। সুতরাং এর কাফফারা হল দশ জন মিসকীনকে খাবার দান করা, মধ্যম ধরনের খাবার, যা তোমরা স্বীয় পরিবারকে খাইয়ে থাক, অথবা তাদের বস্ত্র দান, কিংবা একজন দাস-দাসী মুক্ত করা। অতঃপর যে সামর্থ্য রাখে না তবে তিন দিন সিয়াম পালন করা। এটা তোমাদের কসমের কাফ্ফারা, যদি তোমরা কসম কর, আর তোমরা তোমাদের কসম হেফাযত কর। এমনিভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বর্ণনা করেন যাতে তোমরা শোকর আদায় কর।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৮৯)

10 ১০
اِنَّ الَّذِیۡنَ یَاۡکُلُوۡنَ اَمۡوَالَ الۡیَتٰمٰی ظُلۡمًا اِنَّمَا یَاۡکُلُوۡنَ فِیۡ بُطُوۡنِهِمۡ نَارًا ؕ وَ سَیَصۡلَوۡنَ سَعِیۡرًا
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ইয়াতীমদের ধন-সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করে তারা তো তাদের পেটে আগুন খাচ্ছে; আর অচিরেই তারা প্রজ্জ্বলিত আগুনে প্রবেশ করবে।
(আন-নিসা আয়াত: ১০)

7 ৭
وَ یَقُوۡلُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَوۡ لَاۤ اُنۡزِلَ عَلَیۡهِ اٰیَۃٌ مِّنۡ رَّبِّهٖ ؕ اِنَّمَاۤ اَنۡتَ مُنۡذِرٌ وَّ لِکُلِّ قَوۡمٍ هَادٍ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করেছে, তারা বলে, ‘তার উপর তার রবের পক্ষ থেকে কোন নিদর্শন নাযিল হয় না কেন’? তুমি তো কেবল সতর্ককারী, আর প্রত্যেক কওমের জন্য রয়েছে হিদায়াতকারী।
(আর-রাদ আয়াত: ৭)

4 ৪
فَمَنۡ لَّمۡ یَجِدۡ فَصِیَامُ شَهۡرَیۡنِ مُتَتَابِعَیۡنِ مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّتَمَآسَّا ۚ فَمَنۡ لَّمۡ یَسۡتَطِعۡ فَاِطۡعَامُ سِتِّیۡنَ مِسۡکِیۡنًا ؕ ذٰلِکَ لِتُؤۡمِنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ ؕ وَ تِلۡکَ حُدُوۡدُ اللّٰهِ ؕ وَ لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: কিন্তু যে তা পাবে না, সে লাগাতার দু’মাস সিয়াম পালন করবে, একে অপরকে স্পর্শ করার পূর্বে। আর যে (এরূপ করার) সামর্থ্য রাখে না সে ষাটজন মিসকীনকে খাবার খাওয়াবে। এ বিধান এ জন্য যে, তোমরা যাতে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আন। আর এগুলো আল্লাহর (নির্ধারিত) সীমা এবং কাফিরদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ৪)

57 ৫৭
وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا فَاُولٰٓئِکَ لَهُمۡ عَذَابٌ مُّهِیۡنٌ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করে এবং আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করে, তাদের জন্যেই রয়েছে অপমানজনক আযাব।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৫৭)

98 ৯৮
اِنَّمَاۤ اِلٰـهُکُمُ اللّٰهُ الَّذِیۡ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ؕ وَسِعَ کُلَّ شَیۡءٍ عِلۡمًا
অনুবাদ: ‘তোমাদের ইলাহ তো কেবল আল্লাহই। তিনি ছাড়া তোমাদের কোন ইলাহ নেই। সকল বিষয়েই তার জ্ঞান পরিব্যাপ্ত’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৯৮)

2 ২
وَ اَذِنَتۡ لِرَبِّهَا وَ حُقَّتۡ
অনুবাদ: আর তার রবের নির্দেশ পালন করবে এবং এটাই তার করণীয়।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ২)

7 ৭
وَ لَا یَتَمَنَّوۡنَهٗۤ اَبَدًۢا بِمَا قَدَّمَتۡ اَیۡدِیۡهِمۡ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌۢ بِالظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা, তাদের হাত যা আগে পাঠিয়েছে সে কারণে কখনো মৃত্যু কামনা করবে না। আর আল্লাহ যালিমদের সম্পর্কে সম্যক অবহিত।
(আল-জুমুআ আয়াত: ৭)

14 ১৪
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ تَوَلَّوۡا قَوۡمًا غَضِبَ اللّٰهُ عَلَیۡهِمۡ ؕ مَا هُمۡ مِّنۡکُمۡ وَ لَا مِنۡهُمۡ ۙ وَ یَحۡلِفُوۡنَ عَلَی الۡکَذِبِ وَ هُمۡ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তুমি কি তাদের লক্ষ্য করনি, যারা এমন এক কওমের সাথে বন্ধুত্ব করে যাদের উপর আল্লাহর গযব নিপতিত হয়েছে? তারা তোমাদের দলভুক্ত নয় এবং তোমরাও তাদের দলভুক্ত নও। আর তারা জেনে শুনেই মিথ্যার উপর কসম করে।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ১৪)

87 ৮৭
اِلَّا رَحۡمَۃً مِّنۡ رَّبِّکَ ؕ اِنَّ فَضۡلَهٗ کَانَ عَلَیۡکَ کَبِیۡرًا
অনুবাদ: তবে তোমার রবের পক্ষ থেকে (এটা) রহমতস্বরূপ; নিশ্চয় তোমার প্রতি তাঁর অনুগ্রহ বিরাট।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৮৭)

148 ১৪৮
وَّ زُرُوۡعٍ وَّ نَخۡلٍ طَلۡعُهَا هَضِیۡمٌ
অনুবাদ: ‘আর ক্ষেত-খামার ও কোমল শীষবিশিষ্ট খেজুর বাগানে’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৪৮)

17 ১৭
رَبُّ الۡمَشۡرِقَیۡنِ وَ رَبُّ الۡمَغۡرِبَیۡنِ
অনুবাদ: তিনি দুই পূর্ব ও দুই পশ্চিমের* রব।
(আর-রাহমান আয়াত: ১৭)

43 ৪৩
وَ اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتُنَا بَیِّنٰتٍ قَالُوۡا مَا هٰذَاۤ اِلَّا رَجُلٌ یُّرِیۡدُ اَنۡ یَّصُدَّکُمۡ عَمَّا کَانَ یَعۡبُدُ اٰبَآؤُکُمۡ ۚ وَ قَالُوۡا مَا هٰذَاۤ اِلَّاۤ اِفۡکٌ مُّفۡتَرًی ؕ وَ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لِلۡحَقِّ لَمَّا جَآءَهُمۡ ۙ اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّا سِحۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর যখন তাদের কাছে আমার সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হত তখন তারা বলত, ‘এতো এমন এক ব্যক্তি যে তোমাদের বাধা দিতে চায় তা থেকে যার ইবাদাত তোমাদের পিতৃপুরুষগণ করত’। তারা আরও বলে, ‘এটি বানোয়াট মিথ্যা বৈ কিছু নয়।’ আর কাফিরদের নিকট যখনই সত্য আসে তখন তারা বলে, ‘এতো কেবল এক সুস্পষ্ট যাদু।’
(সাবা আয়াত: ৪৩)

39 ৩৯
اَنِ اقۡذِفِیۡهِ فِی التَّابُوۡتِ فَاقۡذِفِیۡهِ فِی الۡیَمِّ فَلۡیُلۡقِهِ الۡیَمُّ بِالسَّاحِلِ یَاۡخُذۡهُ عَدُوٌّ لِّیۡ وَ عَدُوٌّ لَّهٗ ؕ وَ اَلۡقَیۡتُ عَلَیۡکَ مَحَبَّۃً مِّنِّیۡ ۬ۚ وَ لِتُصۡنَعَ عَلٰی عَیۡنِیۡ
অনুবাদ: ‘যে, তুমি তাঁকে সিন্ধুকের মধ্যে রেখে দাও। তারপর তা দরিয়ায় ভাসিয়ে দাও। যেন দরিয়া তাকে তীরে ঠেলে দেয়। ফলে তাকে আমার শত্রু ও তার শত্রু নিয়ে নেবে। আর আমি আমার পক্ষ থেকে তোমার প্রতি ভালবাসা ঢেলে দিয়েছিলাম, যাতে তুমি আমার চোখের সামনে প্রতিপালিত হও’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৩৯)

48 ৪৮
وَ اِذۡ زَیَّنَ لَهُمُ الشَّیۡطٰنُ اَعۡمَالَهُمۡ وَ قَالَ لَا غَالِبَ لَکُمُ الۡیَوۡمَ مِنَ النَّاسِ وَ اِنِّیۡ جَارٌ لَّکُمۡ ۚ فَلَمَّا تَرَآءَتِ الۡفِئَتٰنِ نَکَصَ عَلٰی عَقِبَیۡهِ وَ قَالَ اِنِّیۡ بَرِیۡٓءٌ مِّنۡکُمۡ اِنِّیۡۤ اَرٰی مَا لَا تَرَوۡنَ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اللّٰهَ ؕ وَ اللّٰهُ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ
অনুবাদ: আর যখন শয়তান তাদের জন্য তাদের আমলসমূহ সুশোভিত করল এবং বলল, ‘আজ মানুষের মধ্য থেকে তোমাদের উপর কোন বিজয়ী নেই এবং নিশ্চয় আমি তোমাদের পার্শ্বে অবস্থানকারী’। অতঃপর যখন দু’দল একে অপরকে দেখল, তখন সে পিছু হটল এবং বলল, ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের থেকে মুক্ত, নিশ্চয় আমি এমন কিছু দেখছি, যা তোমরা দেখছ না। অবশ্যই আমি আল্লাহকে ভয় করি এবং আল্লাহ কঠিন আযাবদাতা’।
(আল-আনফাল আয়াত: ৪৮)

127 ১২৭
فَکَذَّبُوۡهُ فَاِنَّهُمۡ لَمُحۡضَرُوۡنَ
অনুবাদ: কিন্তু তারা তাকে অস্বীকার করেছিল, ফলে তাদেরকে অবশ্যই (আযাবের জন্য) উপস্থিত করা হবে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১২৭)

37 ৩৭
اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَذِکۡرٰی لِمَنۡ کَانَ لَهٗ قَلۡبٌ اَوۡ اَلۡقَی السَّمۡعَ وَ هُوَ شَهِیۡدٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় এতে উপদেশ রয়েছে তার জন্য, যার রয়েছে অন্তর অথবা যে নিবিষ্টচিত্তে শ্রবণ করে।
(কাফ আয়াত: ৩৭)

98 ৯৮
وَ کَمۡ اَهۡلَکۡنَا قَبۡلَهُمۡ مِّنۡ قَرۡنٍ ؕ هَلۡ تُحِسُّ مِنۡهُمۡ مِّنۡ اَحَدٍ اَوۡ تَسۡمَعُ لَهُمۡ رِکۡزًا
অনুবাদ: আর তাদের পূর্বে কত প্রজন্মকে আমি ধ্বংস করেছি! তুমি কি তাদের কাউকে দেখতে পাও, কিংবা শুনতে পাও তাদের কোন ক্ষীণ আওয়াজ?
(মারইয়াম আয়াত: ৯৮)

16 ১৬
وَ لَقَدۡ جَعَلۡنَا فِی السَّمَآءِ بُرُوۡجًا وَّ زَیَّنّٰهَا لِلنّٰظِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি আসমানে স্থাপন করেছি কক্ষপথসমূহ এবং তাকে সৌন্দর্যমন্ডিত করেছি দর্শকদের জন্য।
(আল-হিজর আয়াত: ১৬)

29 ২৯
قَالُوۡا سُبۡحٰنَ رَبِّنَاۤ اِنَّا کُنَّا ظٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা আমাদের রবের পবিত্রতা ঘোষণা করছি। অবশ্যই আমরা যালিম ছিলাম’।
(আল-কলম আয়াত: ২৯)

18 ১৮
فَقُلۡ هَلۡ لَّکَ اِلٰۤی اَنۡ تَزَکّٰی
অনুবাদ: অতঃপর বল ‘তোমার কি ইচ্ছা আছে যে, তুমি পবিত্র হবে’?
(আন-নাযিআত আয়াত: ১৮)

35 ৩৫
وَ قَالُوۡا نَحۡنُ اَکۡثَرُ اَمۡوَالًا وَّ اَوۡلَادًا ۙ وَّ مَا نَحۡنُ بِمُعَذَّبِیۡنَ
অনুবাদ: তারা আরো বলেছে, ‘আমরা ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততিতে অধিক সমৃদ্ধশালী। আর তাই আমরা আযাবপ্রাপ্ত হব না’।
(সাবা আয়াত: ৩৫)

18 ১৮
وَ یَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مَا لَا یَضُرُّهُمۡ وَ لَا یَنۡفَعُهُمۡ وَ یَقُوۡلُوۡنَ هٰۤؤُلَآءِ شُفَعَآؤُنَا عِنۡدَ اللّٰهِ ؕ قُلۡ اَتُنَبِّـُٔوۡنَ اللّٰهَ بِمَا لَا یَعۡلَمُ فِی السَّمٰوٰتِ وَ لَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ سُبۡحٰنَهٗ وَ تَعٰلٰی عَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহ ছাড়া এমন কিছুর ইবাদত করছে, যা তাদের ক্ষতি করতে পারে না এবং উপকারও করতে পারে না। আর তারা বলে, ‘এরা আল্লাহর নিকট আমাদের সুপারিশকারী’। বল, ‘তোমরা কি আল্লাহকে আসমানসমূহ ও যমীনে থাকা এমন বিষয়ে সংবাদ দিচ্ছ যা তিনি অবগত নন’? তিনি পবিত্র মহান এবং তারা যা শরীক করে, তা থেকে তিনি অনেক ঊর্ধ্বে।
(ইউনুস আয়াত: ১৮)

46 ৪৬
وَ کُنَّا نُکَذِّبُ بِیَوۡمِ الدِّیۡنِ
অনুবাদ: ‘আর আমরা প্রতিদান দিবসকে অস্বীকার করতাম’।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৪৬)

64 ৬৪
وَ الَّذِیۡنَ یَبِیۡتُوۡنَ لِرَبِّهِمۡ سُجَّدًا وَّ قِیَامًا
অনুবাদ: আর যারা তাদের রবের জন্য সিজদারত ও দন্ডায়মান হয়ে রাত্রি যাপন করে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৬৪)

125 ১২৫
قَالُوۡۤا اِنَّاۤ اِلٰی رَبِّنَا مُنۡقَلِبُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘নিশ্চয় আমরা আমাদের রবের কাছে প্রত্যাবর্তন করব।
(আল-আরাফ আয়াত: ১২৫)

23 ২৩
اِنَّ الَّذِیۡنَ یَرۡمُوۡنَ الۡمُحۡصَنٰتِ الۡغٰفِلٰتِ الۡمُؤۡمِنٰتِ لُعِنُوۡا فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ ۪ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: যারা সচ্চরিত্রা সরলমনা মুমিন নারীদের প্রতি অপবাদ আরোপ করে, তারা দুনিয়া ও আখিরাতে অভিশপ্ত। আর তাদের জন্য রয়েছে মহাআযাব।
(আন-নূর আয়াত: ২৩)

76 ৭৬
قَالَ اَنَا خَیۡرٌ مِّنۡهُ ؕ خَلَقۡتَنِیۡ مِنۡ نَّارٍ وَّ خَلَقۡتَهٗ مِنۡ طِیۡنٍ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমি তার চেয়ে শ্রেষ্ঠ। আপনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন অগ্নি থেকে আর তাকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে।’
(সোয়াদ আয়াত: ৭৬)

48 ৪৮
وَ اَعۡتَزِلُکُمۡ وَ مَا تَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَ اَدۡعُوۡا رَبِّیۡ ۫ۖ عَسٰۤی اَلَّاۤ اَکُوۡنَ بِدُعَآءِ رَبِّیۡ شَقِیًّا
অনুবাদ: ‘আর আমি তোমাদের ও আল্লাহ ছাড়া যাদের ইবাদাত তোমরা কর তাদের পরিত্যাগ করছি এবং আমি আমার রবের ইবাদাত করছি। আশা করি আমার রবের ইবাদাত করে আমি ব্যর্থ হব না’।
(মারইয়াম আয়াত: ৪৮)

16 ১৬
اِذۡ یَغۡشَی السِّدۡرَۃَ مَا یَغۡشٰی
অনুবাদ: যখন কুল গাছটিকে যা আচ্ছাদিত করার তা আচ্ছাদিত করেছিল।
(আন-নাজম আয়াত: ১৬)

38 ৩৮
قُلۡ لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِنۡ یَّنۡتَهُوۡا یُغۡفَرۡ لَهُمۡ مَّا قَدۡ سَلَفَ ۚ وَ اِنۡ یَّعُوۡدُوۡا فَقَدۡ مَضَتۡ سُنَّتُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: যারা কুফরী করেছে তুমি তাদেরকে বল, যদি তারা বিরত হয় তাহলে অতীতে যা হয়েছে তাদেরকে তা ক্ষমা করা হবে। আর যদি তারা পুনরায় করে তাহলে পূর্ববর্তীদের (ব্যাপারে আল্লাহর) রীতি তো গত হয়েছে।
(আল-আনফাল আয়াত: ৩৮)

5 ৫
ذٰلِکَ اَمۡرُ اللّٰهِ اَنۡزَلَهٗۤ اِلَیۡکُمۡ ؕ وَ مَنۡ یَّتَّقِ اللّٰهَ یُکَفِّرۡ عَنۡهُ سَیِّاٰتِهٖ وَ یُعۡظِمۡ لَهٗۤ اَجۡرًا
অনুবাদ: এটি আল্লাহর নির্দেশ, তিনি তা তোমাদের প্রতি অবতীর্ণ করেছেন। আর যে আল্লাহকে ভয় করে তিনি তার গুনাহসমূহ মোচন করে দেন এবং তার প্রতিদানকে মহান করে দেন।
(আত-ত্বলাক্ব আয়াত: ৫)

40 ৪০
اِنَّ یَوۡمَ الۡفَصۡلِ مِیۡقَاتُهُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় ফয়সালার দিনটি তাদের সকলের জন্যই নির্ধারিত সময়।
(আদ-দুখান আয়াত: ৪০)

26 ২৬
قُلِ اللّٰهُمَّ مٰلِکَ الۡمُلۡکِ تُؤۡتِی الۡمُلۡکَ مَنۡ تَشَآءُ وَ تَنۡزِعُ الۡمُلۡکَ مِمَّنۡ تَشَآءُ ۫ وَ تُعِزُّ مَنۡ تَشَآءُ وَ تُذِلُّ مَنۡ تَشَآءُ ؕ بِیَدِکَ الۡخَیۡرُ ؕ اِنَّکَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: বল, ‘হে আল্লাহ, রাজত্বের মালিক, আপনি যাকে চান রাজত্ব দান করেন, আর যার থেকে চান রাজত্ব কেড়ে নেন এবং আপনি যাকে চান সম্মান দান করেন। আর যাকে চান অপমানিত করেন, আপনার হাতেই কল্যাণ। নিশ্চয় আপনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ২৬)

2 ২
مَا یَاۡتِیۡهِمۡ مِّنۡ ذِکۡرٍ مِّنۡ رَّبِّهِمۡ مُّحۡدَثٍ اِلَّا اسۡتَمَعُوۡهُ وَ هُمۡ یَلۡعَبُوۡنَ
অনুবাদ: যখনই তাদের রবের পক্ষ থেকে তাদের নিকট কোন নতুন উপদেশ আসে তখন তারা তা কৌতুকভরে শ্রবণ করে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ২)

104 ১০৪
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ تَعَالَوۡا اِلٰی مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ اِلَی الرَّسُوۡلِ قَالُوۡا حَسۡبُنَا مَا وَجَدۡنَا عَلَیۡهِ اٰبَآءَنَا ؕ اَوَ لَوۡ کَانَ اٰبَآؤُهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ شَیۡئًا وَّ لَا یَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তার দিকে ও রাসূলের দিকে আস’, তারা বলে, ‘আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদের যার উপর পেয়েছি তাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।’ যদিও তাদের পিতৃপুরুষরা কিছুই জানত না এবং হিদায়াতপ্রাপ্ত ছিল না তবুও?
(আল-মায়েদা আয়াত: ১০৪)

26 ২৬
وَ کَمۡ مِّنۡ مَّلَکٍ فِی السَّمٰوٰتِ لَا تُغۡنِیۡ شَفَاعَتُهُمۡ شَیۡئًا اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِ اَنۡ یَّاۡذَنَ اللّٰهُ لِمَنۡ یَّشَآءُ وَ یَرۡضٰی
অনুবাদ: আর আসমানসমূহে অনেক ফেরেশতা রয়েছে, তাদের সুপারিশ কোনই কাজে আসবে না। তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন এবং যার প্রতি তিনি সন্তুষ্ট, তার ব্যাপারে অনুমতি দেয়ার পর।
(আন-নাজম আয়াত: ২৬)

82 ৮২
قَالَ فَبِعِزَّتِکَ لَاُغۡوِیَنَّهُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আপনার ইজ্জতের কসম! আমি তাদের সকলকেই বিপথগামী করে ছাড়ব।’
(সোয়াদ আয়াত: ৮২)

124 ১২৪
اِنَّمَا جُعِلَ السَّبۡتُ عَلَی الَّذِیۡنَ اخۡتَلَفُوۡا فِیۡهِ ؕ وَ اِنَّ رَبَّکَ لَیَحۡکُمُ بَیۡنَهُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ فِیۡمَا کَانُوۡا فِیۡهِ یَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: শনিবার তো তাদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছে যারা তাতে মতবিরোধ করেছে। আর নিশ্চয় তোমার রব কিয়ামতের দিন তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন, যাতে তারা মতভেদ করত।
(আন-নাহাল আয়াত: ১২৪)

6 ৬
سَوَآءٌ عَلَیۡهِمۡ اَسۡتَغۡفَرۡتَ لَهُمۡ اَمۡ لَمۡ تَسۡتَغۡفِرۡ لَهُمۡ ؕ لَنۡ یَّغۡفِرَ اللّٰهُ لَهُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الۡفٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: তুমি তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর অথবা না কর, উভয়টি তাদের ক্ষেত্রে সমান। আল্লাহ তাদেরকে কখনো ক্ষমা করবেন না। অবশ্যই আল্লাহ পাপাচারী সম্প্রদায়কে হেদায়াত দেন না।
(আল-মুনাফিকূন আয়াত: ৬)

87 ৮৭
قَالُوۡا مَاۤ اَخۡلَفۡنَا مَوۡعِدَکَ بِمَلۡکِنَا وَ لٰکِنَّا حُمِّلۡنَاۤ اَوۡزَارًا مِّنۡ زِیۡنَۃِ الۡقَوۡمِ فَقَذَفۡنٰهَا فَکَذٰلِکَ اَلۡقَی السَّامِرِیُّ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা তো স্বেচ্ছায় আপনার সাথে কৃত ওয়াদা ভঙ্গ করিনি, বরং কওমের অলংকারের বোঝা আমাদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছিল। তাই আমরা তা (আগুনে) নিক্ষেপ করেছি, অনুরূপভাবে সামেরীও ফেলে দিয়েছে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৮৭)

6 ৬
اِنَّ مَعَ الۡعُسۡرِ یُسۡرًا
অনুবাদ: নিশ্চয় কষ্টের সাথেই রয়েছে সুখ।
(আল-ইনশিরাহ আয়াত: ৬)

13 ১৩
قَدۡ کَانَ لَکُمۡ اٰیَۃٌ فِیۡ فِئَتَیۡنِ الۡتَقَتَا ؕ فِئَۃٌ تُقَاتِلُ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ اُخۡرٰی کَافِرَۃٌ یَّرَوۡنَهُمۡ مِّثۡلَیۡهِمۡ رَاۡیَ الۡعَیۡنِ ؕ وَ اللّٰهُ یُؤَیِّدُ بِنَصۡرِهٖ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَعِبۡرَۃً لِّاُولِی الۡاَبۡصَارِ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমাদের জন্য নিদর্শন রয়েছে দু’টি দলের মধ্যে, যারা পরস্পর মুখোমুখি হয়েছিল। একটি দল লড়াই করছিল আল্লাহর পথে এবং অপর দলটি কাফির। তারা বাহ্যিক দৃষ্টিতে তাদেরকে ওদের দ্বিগুণ দেখছিল। আর আল্লাহ নিজ সাহায্য দ্বারা যাকে চান শক্তিশালী করেন। নিশ্চয় এতে রয়েছে চক্ষুষ্মানদের জন্য শিক্ষা।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৩)

143 ১৪৩
فَلَوۡ لَاۤ اَنَّهٗ کَانَ مِنَ الۡمُسَبِّحِیۡنَ
অনুবাদ: আর সে যদি (আল্লাহর) তাসবীহ পাঠকারীদের অন্তর্ভুক্ত না হত,
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৪৩)

58 ৫৮
وَّ کُنُوۡزٍ وَّ مَقَامٍ کَرِیۡمٍ
অনুবাদ: আর ধনভান্ডার ও মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান থেকে।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৫৮)

29 ২৯
قَالَتۡ یٰۤاَیُّهَا الۡمَلَؤُا اِنِّیۡۤ اُلۡقِیَ اِلَیَّ کِتٰبٌ کَرِیۡمٌ
অনুবাদ: সে (রাণী) বলল, ‘হে পারিষদবর্গ! নিশ্চয় আমাকে এক সম্মানজনক পত্র দেয়া হয়েছে’।
(আন-নামাল আয়াত: ২৯)

42 ৪২
وَ لِلّٰهِ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ۚ وَ اِلَی اللّٰهِ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: আর আসমান ও যমীনের মালিকানা আল্লাহর জন্যই। আর আল্লাহর দিকেই প্রত্যাবর্তন।
(আন-নূর আয়াত: ৪২)

27 ২৭
وَّ جَعَلۡنَا فِیۡهَا رَوَاسِیَ شٰمِخٰتٍ وَّ اَسۡقَیۡنٰکُمۡ مَّآءً فُرَاتًا
অনুবাদ: আর এখানে স্থাপন করেছি সুদৃঢ় ও সুউচ্চ পর্বত এবং তোমাদেরকে পান করিয়েছি সুপেয় পানি।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ২৭)

121 ১২১
وَ قُلۡ لِّلَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ اعۡمَلُوۡا عَلٰی مَکَانَتِکُمۡ ؕ اِنَّا عٰمِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান আনছে না তাদেরকে বল, ‘তোমরা স্ব স্ব অবস্থানে কাজ কর আমরাও কাজ করছি।
(হূদ আয়াত: ১২১)

21 ২১
وَ الَّذِیۡنَ یَصِلُوۡنَ مَاۤ اَمَرَ اللّٰهُ بِهٖۤ اَنۡ یُّوۡصَلَ وَ یَخۡشَوۡنَ رَبَّهُمۡ وَ یَخَافُوۡنَ سُوۡٓءَ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যে সম্পর্ক অটুট রাখার নির্দেশ দিয়েছেন, যারা তা অটুট রাখে এবং তাদের রবকে ভয় করে, আর মন্দ হিসাবের আশঙ্কা করে।
(আর-রাদ আয়াত: ২১)

118 ১১৮
فَوَقَعَ الۡحَقُّ وَ بَطَلَ مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: ফলে সত্য প্রকাশ হয়ে গেল এবং তারা যা কিছু করছিল তা বাতিল হয়ে গেল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১১৮)

115 ১১৫
وَ مَا کَانَ اللّٰهُ لِیُضِلَّ قَوۡمًۢا بَعۡدَ اِذۡ هَدٰىهُمۡ حَتّٰی یُبَیِّنَ لَهُمۡ مَّا یَتَّقُوۡنَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহ এমন নন যে, তিনি কোন সম্প্রদায়কে হিদায়াত দানের পর তাদেরকে পথভ্রষ্ট করবেন। যতক্ষণ না তাদের জন্য সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করবেন, যা থেকে তারা সাবধান থাকবে। নিশ্চয় আল্লাহ প্রত্যেক বিষয়ে সর্বজ্ঞ।
(আত-তাওবা আয়াত: ১১৫)

2 ২
هُوَ الَّذِیۡۤ اَخۡرَجَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ مِنۡ دِیَارِهِمۡ لِاَوَّلِ الۡحَشۡرِ ؕؔ مَا ظَنَنۡتُمۡ اَنۡ یَّخۡرُجُوۡا وَ ظَنُّوۡۤا اَنَّهُمۡ مَّانِعَتُهُمۡ حُصُوۡنُهُمۡ مِّنَ اللّٰهِ فَاَتٰىهُمُ اللّٰهُ مِنۡ حَیۡثُ لَمۡ یَحۡتَسِبُوۡا ٭ وَ قَذَفَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمُ الرُّعۡبَ یُخۡرِبُوۡنَ بُیُوۡتَهُمۡ بِاَیۡدِیۡهِمۡ وَ اَیۡدِی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ٭ فَاعۡتَبِرُوۡا یٰۤاُولِی الۡاَبۡصَارِ
অনুবাদ: আহলে কিতাবদের মধ্যে যারা কুফরী করেছিল তিনিই তাদেরকে তাদের ঘর-বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছিলেন প্রথমবারের মত। তোমরা ধারণাও করনি যে, তারা বেরিয়ে যাবে। আর তারা ধারণা করেছিল যে, তাদের দুর্গগুলো তাদেরকে আল্লাহর আযাব থেকে রক্ষা করবে। কিন্তু আল্লাহর আযাব এমন এক দিক থেকে আসল যা তারা কল্পনাও করতে পারেনি এবং তিনি তাদের অন্তরসমূহে ত্রাসের সঞ্চার করলেন, ফলে তারা তাদের বাড়ী-ঘর আপন হাতে ও মুমিনদের হাতে ধ্বংস করতে শুরু করল। অতএব হে দৃষ্টিমান লোকেরা তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।’
(আল-হাশর আয়াত: ২)

77 ৭৭
اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এতে মুমিনদের জন্য রয়েছে নিদর্শন।
(আল-হিজর আয়াত: ৭৭)

20 ২০
فَمَا لَهُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তাদের কী হল যে, তারা ঈমান আনছে না?
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ২০)

64 ৬৪
قَالَ ذٰلِکَ مَا کُنَّا نَبۡغِ ٭ۖ فَارۡتَدَّا عَلٰۤی اٰثَارِهِمَا قَصَصًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘ঐ স্থানটিই আমরা খুঁজছি। তাই তারা তাদের পদচি‎হ্ন অনুসরণ করে পেছনে ফিরে গেল’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৬৪)

149 ১৪৯
وَ مِنۡ حَیۡثُ خَرَجۡتَ فَوَلِّ وَجۡهَکَ شَطۡرَ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ ؕ وَ اِنَّهٗ لَلۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّکَ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি যেখান থেকেই বের হও, তোমার চেহারা মাসজিদুল হারামের দিকে ফিরাও। আর নিশ্চয় তা সত্য তোমার রবের পক্ষ থেকে এবং তোমরা যা কর, আল্লাহ তা থেকে গাফিল নন।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৪৯)

124 ১২৪
وَ اِذِ ابۡتَلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ رَبُّهٗ بِکَلِمٰتٍ فَاَتَمَّهُنَّ ؕ قَالَ اِنِّیۡ جَاعِلُکَ لِلنَّاسِ اِمَامًا ؕ قَالَ وَ مِنۡ ذُرِّیَّتِیۡ ؕ قَالَ لَا یَنَالُ عَهۡدِی الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীমকে তার রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করলেন, অতঃপর সে তা পূর্ণ করল। তিনি বললেন, ‘আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব’। সে বলল, ‘আমার বংশধরদের থেকেও’? তিনি বললেন, ‘যালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না’।
(আল-বাকারা আয়াত: ১২৪)

51 ৫১
وَ لَئِنۡ اَرۡسَلۡنَا رِیۡحًا فَرَاَوۡهُ مُصۡفَرًّا لَّظَلُّوۡا مِنۡۢ بَعۡدِهٖ یَکۡفُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি আমি এমন বাতাস প্রেরণ করি যার ফলে তারা শস্যকে হলুদ রঙের দেখতে পায়। তখন তো তারা অকৃতজ্ঞ হয়ে পড়ে।
(আর-রুম আয়াত: ৫১)

24 ২৪
قَالَ اهۡبِطُوۡا بَعۡضُکُمۡ لِبَعۡضٍ عَدُوٌّ ۚ وَ لَکُمۡ فِی الۡاَرۡضِ مُسۡتَقَرٌّ وَّ مَتَاعٌ اِلٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘তোমরা নেমে যাও। তোমরা একে অপরের শত্রু এবং যমীনে তোমাদের জন্য ক্ষণস্থায়ী আবাস ও ভোগ-উপকরণ রয়েছে’।
(আল-আরাফ আয়াত: ২৪)

79 ৭৯
قَالَ مَعَاذَ اللّٰهِ اَنۡ نَّاۡخُذَ اِلَّا مَنۡ وَّجَدۡنَا مَتَاعَنَا عِنۡدَهٗۤ ۙ اِنَّاۤ اِذًا لَّظٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘যার কাছে আমাদের মাল পেয়েছি তাকে ছাড়া অন্যকে পাকড়াও করা হতে আল্লাহর আশ্রয় চাচ্ছি, এমন করলে আমরা হয়ে যাব নিশ্চিত যালিম’।
(ইউসুফ আয়াত: ৭৯)

10 ১০
وَ اِذۡ نَادٰی رَبُّکَ مُوۡسٰۤی اَنِ ائۡتِ الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন তোমার রব মূসাকে ডেকে বললেন, ‘তুমি যালিম সম্প্রদায়ের কাছে যাও’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১০)

106 ১০৬
فَاَمَّا الَّذِیۡنَ شَقُوۡا فَفِی النَّارِ لَهُمۡ فِیۡهَا زَفِیۡرٌ وَّ شَهِیۡقٌ
অনুবাদ: অতঃপর যারা হয়েছে দুর্ভাগা, তারা থাকবে আগুনে। সেখানে থাকবে তাদের চীৎকার ও আর্তনাদ।
(হূদ আয়াত: ১০৬)

6 ৬
یٰۤاَیُّهَا الۡاِنۡسَانُ اِنَّکَ کَادِحٌ اِلٰی رَبِّکَ کَدۡحًا فَمُلٰقِیۡهِ ۚ
অনুবাদ: হে মানুষ, তোমার রব পর্যন্ত (পৌঁছতে) অবশ্যই তোমাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। অতঃপর তুমি তাঁর সাক্ষাৎ পাবে।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ৬)

21 ২১
وَ مَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنِ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا اَوۡ کَذَّبَ بِاٰیٰتِهٖ ؕ اِنَّهٗ لَا یُفۡلِحُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তার চেয়ে বড় যালিম আর কে যে আল্লাহর উপর মিথ্যা রটনা করে অথবা তার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করে? নিশ্চয়ই যালিমরা সফলকাম হয় না।
(আল-আনআম আয়াত: ২১)

53 ৫৩
اِنۡ کَانَتۡ اِلَّا صَیۡحَۃً وَّاحِدَۃً فَاِذَا هُمۡ جَمِیۡعٌ لَّدَیۡنَا مُحۡضَرُوۡنَ
অনুবাদ: তা ছিল শুধুই একটি বিকট আওয়াজ, ফলে তৎক্ষণাৎ তাদের সকলকে আমার সামনে উপস্থিত করা হবে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৫৩)

46 ৪৬
یُوۡسُفُ اَیُّهَا الصِّدِّیۡقُ اَفۡتِنَا فِیۡ سَبۡعِ بَقَرٰتٍ سِمَانٍ یَّاۡکُلُهُنَّ سَبۡعٌ عِجَافٌ وَّ سَبۡعِ سُنۡۢبُلٰتٍ خُضۡرٍ وَّ اُخَرَ یٰبِسٰتٍ ۙ لَّعَلِّیۡۤ اَرۡجِعُ اِلَی النَّاسِ لَعَلَّهُمۡ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: ‘হে ইউসুফ, হে সত্যবাদী, আপনি আমাদের ব্যাখ্যা দিন, সাতটি মোটা তাজা গাভী সম্বন্ধে, যাদের খাচ্ছে সাতটি ক্ষীণকায় গাভী এবং সাতটি সবুজ শীষ ও অপর সাতটি শুষ্ক শীষ সম্পর্কে, যাতে আমি লোকদের কাছে ফিরে যেতে পারি যেন তারা জানতে পারে’।
(ইউসুফ আয়াত: ৪৬)

30 ৩০
فَلَمَّاۤ اَتٰىهَا نُوۡدِیَ مِنۡ شَاطِیَٴ الۡوَادِ الۡاَیۡمَنِ فِی الۡبُقۡعَۃِ الۡمُبٰرَکَۃِ مِنَ الشَّجَرَۃِ اَنۡ یّٰمُوۡسٰۤی اِنِّیۡۤ اَنَا اللّٰهُ رَبُّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন মূসা আগুনের নিকট আসল, তখন উপত্যকার ডান পার্শে পবিত্র ভূমিতে অবস্থিত বৃক্ষ থেকে তাকে আহবান করে বলা হলো, ‘হে মূসা, নিশ্চয় আমিই আল্লাহ, সৃষ্টিকুলের রব’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৩০)

7 ৭
اِنَّمَا تُوۡعَدُوۡنَ لَوَاقِعٌ ؕ
অনুবাদ: তোমাদেরকে যা কিছুর ওয়াদা দেয়া হয়েছে তা অবশ্যই ঘটবে।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৭)

3 ৩
وَ لَقَدۡ فَتَنَّا الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ فَلَیَعۡلَمَنَّ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ صَدَقُوۡا وَ لَیَعۡلَمَنَّ الۡکٰذِبِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তো তাদের পূর্ববর্তীদের পরীক্ষা করেছি। ফলে আল্লাহ অবশ্যই জেনে নেবেন, কারা সত্য বলে এবং অবশ্যই তিনি জেনে নেবেন, কারা মিথ্যাবাদী।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৩)

144 ১৪৪
لَلَبِثَ فِیۡ بَطۡنِهٖۤ اِلٰی یَوۡمِ یُبۡعَثُوۡنَ
অনুবাদ: তাহলে সে পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত তার পেটেই থেকে যেত।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৪৪)

114 ১১৪
اَفَغَیۡرَ اللّٰهِ اَبۡتَغِیۡ حَکَمًا وَّ هُوَ الَّذِیۡۤ اَنۡزَلَ اِلَیۡکُمُ الۡکِتٰبَ مُفَصَّلًا ؕ وَ الَّذِیۡنَ اٰتَیۡنٰهُمُ الۡکِتٰبَ یَعۡلَمُوۡنَ اَنَّهٗ مُنَزَّلٌ مِّنۡ رَّبِّکَ بِالۡحَقِّ فَلَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُمۡتَرِیۡنَ
অনুবাদ: আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বিচারক হিসেবে তালাশ করব? অথচ তিনিই তোমাদের নিকট বিস্তারিত কিতাব নাযিল করেছেন। আর যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছিলাম তারা জানত যে, তা তোমার রবের পক্ষ থেকে যথাযথভাবে নাযিলকৃত। সুতরাং তুমি কখনো সন্দেহকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।
(আল-আনআম আয়াত: ১১৪)

160 ১৬০
فَبِظُلۡمٍ مِّنَ الَّذِیۡنَ هَادُوۡا حَرَّمۡنَا عَلَیۡهِمۡ طَیِّبٰتٍ اُحِلَّتۡ لَهُمۡ وَ بِصَدِّهِمۡ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ کَثِیۡرًا
অনুবাদ: সুতরাং ইয়াহূদীদের যুলমের কারণে আমি তাদের উপর উত্তম খাবারগুলো হারাম করেছিলাম, যা তাদের জন্য হালাল করা হয়েছিল এবং আল্লাহর রাস্তা থেকে অনেককে তাদের বাধা প্রদানের কারণে।
(আন-নিসা আয়াত: ১৬০)

61 ৬১
فَلَمَّا تَرَآءَ الۡجَمۡعٰنِ قَالَ اَصۡحٰبُ مُوۡسٰۤی اِنَّا لَمُدۡرَکُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন উভয় দল পরস্পরকে দেখল, তখন মূসার সাথীরা বলল, অবশ্যই ‘আমরা ধরা পড়ে গেলাম!’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৬১)

52 ৫২
فَاِنَّکَ لَا تُسۡمِعُ الۡمَوۡتٰی وَ لَا تُسۡمِعُ الصُّمَّ الدُّعَآءَ اِذَا وَلَّوۡا مُدۡبِرِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তুমি মৃতকে শুনাতে পারবে না, না পারবে বধিরকে আহবান শুনাতে, যখন তারা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে ফিরে যায়।
(আর-রুম আয়াত: ৫২)

12 ১২
وَ جَزٰىهُمۡ بِمَا صَبَرُوۡا جَنَّۃً وَّ حَرِیۡرًا
অনুবাদ: আর তারা যে ধৈর্যধারণ করেছিল তার পরিণামে তিনি তাদেরকে জান্নাত ও রেশমী বস্ত্রের পুরস্কার প্রদান করবেন।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ১২)

105 ১০৫
وَ یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنِ الۡجِبَالِ فَقُلۡ یَنۡسِفُهَا رَبِّیۡ نَسۡفًا
অনুবাদ: আর তারা তোমাকে পাহাড় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বল, ‘আমার রব এগুলোকে সমূলে উৎপাটন করে বিক্ষিপ্ত করে দিবেন’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১০৫)

32 ৩২
مِنَ الَّذِیۡنَ فَرَّقُوۡا دِیۡنَهُمۡ وَ کَانُوۡا شِیَعًا ؕ کُلُّ حِزۡبٍۭ بِمَا لَدَیۡهِمۡ فَرِحُوۡنَ
অনুবাদ: যারা নিজদের দীনকে বিভক্ত করেছে এবং যারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে (তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না)। প্রত্যেক দলই নিজদের যা আছে তা নিয়ে আনন্দিত।
(আর-রুম আয়াত: ৩২)

66 ৬৬
وَ یَقُوۡلُ الۡاِنۡسَانُ ءَ اِذَا مَا مِتُّ لَسَوۡفَ اُخۡرَجُ حَیًّا
অনুবাদ: আর মানুষ বলে, ‘আমার মৃত্যু হলে আমাকে কি জীবিত অবস্থায় উত্থিত করা হবে?’
(মারইয়াম আয়াত: ৬৬)

10 ১০
وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَاۤ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করেছে এবং আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে, তারাই প্রজ্বলিত আগুনের অধিবাসী।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১০)

64 ৬৪
فَرَجَعُوۡۤا اِلٰۤی اَنۡفُسِهِمۡ فَقَالُوۡۤا اِنَّکُمۡ اَنۡتُمُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: তখন তারা নিজদের দিকে ফিরে গেল* এবং একে অন্যকে বলতে লাগল, ‘তোমরাই তো যালিম’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৬৪)

5 ৫
مَا لَهُمۡ بِهٖ مِنۡ عِلۡمٍ وَّ لَا لِاٰبَآئِهِمۡ ؕ کَبُرَتۡ کَلِمَۃً تَخۡرُجُ مِنۡ اَفۡوَاهِهِمۡ ؕ اِنۡ یَّقُوۡلُوۡنَ اِلَّا کَذِبًا
অনুবাদ: এ ব্যাপারে তাদের কোন জ্ঞান নেই এবং তাদের পিতৃপুরুষদেরও না। বড় মারাত্মক কথা, যা তাদের মুখ থেকে বের হয়। মিথ্যা ছাড়া তারা কিছুই বলে না!
(আল-কাহফ আয়াত: ৫)

62 ৬২
اِنَّ هٰذَا لَهُوَ الۡقَصَصُ الۡحَقُّ ۚ وَ مَا مِنۡ اِلٰهٍ اِلَّا اللّٰهُ ؕ وَ اِنَّ اللّٰهَ لَهُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: নিশ্চয় এটি সত্য বিবরণ। আর আল্লাহ ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই এবং নিশ্চয় আল্লাহ, তিনিই হলেন পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাপূর্ণ।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৬২)

113 ১১৩
قَالُوۡا لَبِثۡنَا یَوۡمًا اَوۡ بَعۡضَ یَوۡمٍ فَسۡـَٔلِ الۡعَآدِّیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘আমরা একদিন বা দিনের কিছু অংশ অবস্থান করেছি; সুতরাং আপনি গণনাকারীদেরকে জিজ্ঞাসা করুন।’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১১৩)

23 ২৩
فَاَجَآءَهَا الۡمَخَاضُ اِلٰی جِذۡعِ النَّخۡلَۃِ ۚ قَالَتۡ یٰلَیۡتَنِیۡ مِتُّ قَبۡلَ هٰذَا وَ کُنۡتُ نَسۡیًا مَّنۡسِیًّا
অনুবাদ: অতঃপর প্রসব-বেদনা তাকে খেজুর গাছের কান্ডের কাছে নিয়ে এলো। সে বলল, ‘হায়! এর আগেই যদি আমি মরে যেতাম এবং সম্পূর্ণরূপে বিস্মৃত হতাম’!
(মারইয়াম আয়াত: ২৩)

88 ৮৮
اَلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ صَدُّوۡا عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ زِدۡنٰهُمۡ عَذَابًا فَوۡقَ الۡعَذَابِ بِمَا کَانُوۡا یُفۡسِدُوۡنَ
অনুবাদ: যারা কুফরী করেছে এবং আল্লাহর রাস্তায় বাধা দিয়েছে, আমি তাদেরকে আযাবের উপর আযাব বাড়িয়ে দেব। কারণ তারা ফ্যাসাদ সৃষ্টি করত।
(আন-নাহাল আয়াত: ৮৮)

26 ২৬
وَ اِذۡ قَالَ اِبۡرٰهِیۡمُ لِاَبِیۡهِ وَ قَوۡمِهٖۤ اِنَّنِیۡ بَرَآءٌ مِّمَّا تَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীম স্বীয় পিতা ও তার কওমকে বলেছিল, ‘তোমরা যেগুলোর ইবাদাত কর, নিশ্চয় আমি তাদের থেকে সম্পর্কমুক্ত’।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ২৬)

27 ২৭
بَلۡ نَحۡنُ مَحۡرُوۡمُوۡنَ
অনুবাদ: ‘বরং আমরা বঞ্চিত’।
(আল-কলম আয়াত: ২৭)

12 ১২
وَ حَرَّمۡنَا عَلَیۡهِ الۡمَرَاضِعَ مِنۡ قَبۡلُ فَقَالَتۡ هَلۡ اَدُلُّکُمۡ عَلٰۤی اَهۡلِ بَیۡتٍ یَّکۡفُلُوۡنَهٗ لَکُمۡ وَ هُمۡ لَهٗ نٰصِحُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তার জন্য পূর্ব থেকেই ধাত্রী (স্তন্য পান) নিষিদ্ধ করে দিয়েছিলাম। তারপর মূসার বোন এসে বলল, ‘আমি কি তোমাদেরকে এমন একটি পরিবারের সন্ধান দেব, যারা এ শিশুটিকে তোমাদের পক্ষে লালন পালন করবে এবং তারা তার শুভাকাঙ্ক্ষী হবে’।
(আল-কাসাস আয়াত: ১২)

2 ২
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا لَیۡلَۃُ الۡقَدۡرِ
অনুবাদ: তোমাকে কিসে জানাবে ‘লাইলাতুল ক্বাদর’ কী?
(আল-কাদর আয়াত: ২)

195 ১৯৫
فَاسۡتَجَابَ لَهُمۡ رَبُّهُمۡ اَنِّیۡ لَاۤ اُضِیۡعُ عَمَلَ عَامِلٍ مِّنۡکُمۡ مِّنۡ ذَکَرٍ اَوۡ اُنۡثٰی ۚ بَعۡضُکُمۡ مِّنۡۢ بَعۡضٍ ۚ فَالَّذِیۡنَ هَاجَرُوۡا وَ اُخۡرِجُوۡا مِنۡ دِیَارِهِمۡ وَ اُوۡذُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِیۡ وَ قٰتَلُوۡا وَ قُتِلُوۡا لَاُکَفِّرَنَّ عَنۡهُمۡ سَیِّاٰتِهِمۡ وَ لَاُدۡخِلَنَّهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ ۚ ثَوَابًا مِّنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ عِنۡدَهٗ حُسۡنُ الثَّوَابِ
অনুবাদ: অতঃপর তাদের রব তাদের ডাকে সাড়া দিলেন যে, ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের কোন পুরুষ অথবা মহিলা আমলকারীর আমল নষ্ট করব না। তোমাদের একে অপরের অংশ। সুতরাং যারা হিজরত করেছে এবং যাদেরকে তাদের ঘর থেকে বের করে দেয়া হয়েছে এবং যাদেরকে আমার রাস্তায় কষ্ট দেয়া হয়েছে, আর যারা যুদ্ধ করেছে এবং নিহত হয়েছে, আমি অবশ্যই তাদের ত্রুটি-বিচ্যুতিসমূহ বিলুপ্ত করে দেব এবং তাদেরকে প্রবেশ করাবো জান্নাতসমূহে, যার তলদেশে প্রবাহিত হচ্ছে নহরসমূহ; আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রতিদানস্বরূপ। আর আল্লাহর নিকট রয়েছে উত্তম প্রতিদান।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৯৫)

27 ২৭
فَقَرَّبَهٗۤ اِلَیۡهِمۡ قَالَ اَلَا تَاۡکُلُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর সে তা তাদের সামনে পেশ করল এবং বলল, ‘তোমরা কি খাবে না?’
(আয-যারিয়াত আয়াত: ২৭)

26 ২৬
اَوَ لَمۡ یَهۡدِ لَهُمۡ کَمۡ اَهۡلَکۡنَا مِنۡ قَبۡلِهِمۡ مِّنَ الۡقُرُوۡنِ یَمۡشُوۡنَ فِیۡ مَسٰکِنِهِمۡ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ ؕ اَفَلَا یَسۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: এটা কি তাদেরকে হিদায়াত করল না যে, আমি তাদের পূর্বে কত প্রজন্মকে ধ্বংস করেছি যাদের বাসভূমিতে তারা চলাফেরা করে? নিশ্চয় এতে বহু নিদর্শন রয়েছে। তবুও কি তারা শুনবে না?
(আস-সাজদাহ আয়াত: ২৬)

26 ২৬
اِنَّ اللّٰهَ لَا یَسۡتَحۡیٖۤ اَنۡ یَّضۡرِبَ مَثَلًا مَّا بَعُوۡضَۃً فَمَا فَوۡقَهَا ؕ فَاَمَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا فَیَعۡلَمُوۡنَ اَنَّهُ الۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّهِمۡ ۚ وَ اَمَّا الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فَیَقُوۡلُوۡنَ مَا ذَاۤ اَرَادَ اللّٰهُ بِهٰذَا مَثَلًا ۘ یُضِلُّ بِهٖ کَثِیۡرًا ۙ وَّ یَهۡدِیۡ بِهٖ کَثِیۡرًا ؕ وَ مَا یُضِلُّ بِهٖۤ اِلَّا الۡفٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ মাছি কিংবা তার চেয়েও ছোট কিছুর উপমা দিতে লজ্জা করেন না। সুতরাং যারা ঈমান এনেছে তারা জানে, নিশ্চয় তা তাদের রবের পক্ষ থেকে সত্য। আর যারা কুফরী করেছে তারা বলে, আল্লাহ এর মাধ্যমে উপমা দিয়ে কী চেয়েছেন? তিনি এ দিয়ে অনেককে পথভ্রষ্ট করেন এবং এ দিয়ে অনেককে হিদায়াত দেন। আর এর মাধ্যমে কেবল ফাসিকদেরকেই পথভ্রষ্ট করেন।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৬)

48 ৪৮
وَ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکَ الۡکِتٰبَ بِالۡحَقِّ مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡهِ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ مُهَیۡمِنًا عَلَیۡهِ فَاحۡکُمۡ بَیۡنَهُمۡ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ لَا تَتَّبِعۡ اَهۡوَآءَهُمۡ عَمَّا جَآءَکَ مِنَ الۡحَقِّ ؕ لِکُلٍّ جَعَلۡنَا مِنۡکُمۡ شِرۡعَۃً وَّ مِنۡهَاجًا ؕ وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ لَجَعَلَکُمۡ اُمَّۃً وَّاحِدَۃً وَّ لٰکِنۡ لِّیَبۡلُوَکُمۡ فِیۡ مَاۤ اٰتٰىکُمۡ فَاسۡتَبِقُوا الۡخَیۡرٰتِ ؕ اِلَی اللّٰهِ مَرۡجِعُکُمۡ جَمِیۡعًا فَیُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ فِیۡهِ تَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি যথাযথভাবে, এর পূর্বের কিতাবের সত্যায়নকারী ও এর উপর তদারককারীরূপে। সুতরাং আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তুমি তার মাধ্যমে ফয়সালা কর এবং তোমার নিকট যে সত্য এসেছে, তা ত্যাগ করে তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি নির্ধারণ করেছি শরীআত ও স্পষ্ট পন্থা এবং আল্লাহ যদি চাইতেন, তবে তোমাদেরকে এক উম্মত বানাতেন। কিন্তু তিনি তোমাদেরকে যা দিয়েছেন, তাতে তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান। সুতরাং তোমরা ভাল কাজে প্রতিযোগিতা কর। আল্লাহরই দিকে তোমাদের সবার প্রত্যাবর্তনস্থল। অতঃপর তিনি তোমাদেরকে অবহিত করবেন, যা নিয়ে তোমরা মতবিরোধ করতে।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৪৮)

27 ২৭
وَ یَوۡمَ یَعَضُّ الظَّالِمُ عَلٰی یَدَیۡهِ یَقُوۡلُ یٰلَیۡتَنِی اتَّخَذۡتُ مَعَ الرَّسُوۡلِ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: আর সেদিন যালিম নিজের হাত দু’টো কামড়িয়ে বলবে, ‘হায়, আমি যদি রাসূলের সাথে কোন পথ অবলম্বন করতাম’!
(আল-ফুরকান আয়াত: ২৭)

37 ৩৭
وَ اِذۡ تَقُوۡلُ لِلَّذِیۡۤ اَنۡعَمَ اللّٰهُ عَلَیۡهِ وَ اَنۡعَمۡتَ عَلَیۡهِ اَمۡسِکۡ عَلَیۡکَ زَوۡجَکَ وَ اتَّقِ اللّٰهَ وَ تُخۡفِیۡ فِیۡ نَفۡسِکَ مَا اللّٰهُ مُبۡدِیۡهِ وَ تَخۡشَی النَّاسَ ۚ وَ اللّٰهُ اَحَقُّ اَنۡ تَخۡشٰهُ ؕ فَلَمَّا قَضٰی زَیۡدٌ مِّنۡهَا وَطَرًا زَوَّجۡنٰکَهَا لِکَیۡ لَا یَکُوۡنَ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ حَرَجٌ فِیۡۤ اَزۡوَاجِ اَدۡعِیَآئِهِمۡ اِذَا قَضَوۡا مِنۡهُنَّ وَطَرًا ؕ وَ کَانَ اَمۡرُ اللّٰهِ مَفۡعُوۡلًا
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, আল্লাহ যার উপর নিআমত দিয়েছিলেন এবং তুমিও যার প্রতি অনুগ্রহ করেছিলে, তুমি যখন তাকে বলেছিলে ‘তোমার স্ত্রীকে নিজের কাছে রেখে দাও এবং আল্লাহকে ভয় কর’। আর তুমি অন্তরে যা গোপন রাখছ আল্লাহ তা প্রকাশকারী এবং তুমি মানুষকে ভয় করছ অথচ আল্লাহই অধিকতর হকদার যে, তুমি তাকে ভয় করবে; অতঃপর যায়েদ যখন তার স্ত্রীর সাথে বিবাহ সম্পর্ক ছিন্ন করল তখন আমি তাকে তোমার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করলাম, যাতে পালক পুত্রদের স্ত্রীদের ব্যাপারে মুমিনদের কোন অসুবিধা না থাকে; যখন তারা তাদের স্ত্রীদের সাথে বিবাহসম্পর্ক ছিন্ন করে।* আর আল্লাহর নির্দেশ কার্যকর হয়ে থাকে।
(আল-আহযাব আয়াত: ৩৭)

10 ১০
سَوَآءٌ مِّنۡکُمۡ مَّنۡ اَسَرَّ الۡقَوۡلَ وَ مَنۡ جَهَرَ بِهٖ وَ مَنۡ هُوَ مُسۡتَخۡفٍۭ بِالَّیۡلِ وَ سَارِبٌۢ بِالنَّهَارِ
অনুবাদ: তোমাদের মধ্যে কেউ কথা গোপন রাখুক বা প্রকাশ করুক। আর রাতে লুকিয়ে করুক বা দিনে প্রকাশ্যে করুক, সবই তাঁর নিকট সমান।
(আর-রাদ আয়াত: ১০)

18 ১৮
الَّذِیۡنَ یَسۡتَمِعُوۡنَ الۡقَوۡلَ فَیَتَّبِعُوۡنَ اَحۡسَنَهٗ ؕ اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ هَدٰىهُمُ اللّٰهُ وَ اُولٰٓئِکَ هُمۡ اُولُوا الۡاَلۡبَابِ
অনুবাদ: যারা মনোযোগ সহকারে কথা শোনে অতঃপর তার মধ্যে যা উত্তম তা অনুসরণ করে তাদেরকেই আল্লাহ হিদায়াত দান করেন আর তারাই বুদ্ধিমান।
(আয-যুমার আয়াত: ১৮)

45 ৪৫
اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ اِنَّ الصَّلٰوۃَ تَنۡهٰی عَنِ الۡفَحۡشَآءِ وَ الۡمُنۡکَرِ ؕ وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ مَا تَصۡنَعُوۡنَ
অনুবাদ: তোমার প্রতি যে কিতাব ওহী করা হয়েছে, তা থেকে তিলাওয়াত কর এবং সালাত কায়েম কর। নিশ্চয় সালাত অশ্লীল ও মন্দকাজ থেকে বিরত রাখে। আর আল্লাহর স্মরণই তো সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন যা তোমরা কর।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৪৫)

10 ১০
فَاِذَا قُضِیَتِ الصَّلٰوۃُ فَانۡتَشِرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ وَ ابۡتَغُوۡا مِنۡ فَضۡلِ اللّٰهِ وَ اذۡکُرُوا اللّٰهَ کَثِیۡرًا لَّعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন সালাত সমাপ্ত হবে তখন তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় আর আল্লাহর অনুগ্রহ হতে অনুসন্ধান কর এবং আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ কর, যাতে তোমরা সফল হতে পার।
(আল-জুমুআ আয়াত: ১০)

44 ৪৪
وَ اِنۡ یَّرَوۡا کِسۡفًا مِّنَ السَّمَآءِ سَاقِطًا یَّقُوۡلُوۡا سَحَابٌ مَّرۡکُوۡمٌ
অনুবাদ: আর কোন আকাশখন্ড ভেঙ্গে পড়তে দেখলে তারা বলবে, ‘এটি তো এক পুঞ্জীভূত মেঘ’!
(আত-তূর আয়াত: ৪৪)

177 ১৭৭
سَآءَ مَثَلَاۨ الۡقَوۡمُ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا وَ اَنۡفُسَهُمۡ کَانُوۡا یَظۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: উপমা হিসাবে খুবই মন্দ সে কওম যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে এবং তারা নিজদের প্রতিই যুলম করত।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৭৭)

1 ১
الٓـمّٓ ۚ
অনুবাদ: আলিফ- লাম -মীম।
(লুকমান আয়াত: ১)

11 ১১
رَّسُوۡلًا یَّتۡلُوۡا عَلَیۡکُمۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ مُبَیِّنٰتٍ لِّیُخۡرِجَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ مِنَ الظُّلُمٰتِ اِلَی النُّوۡرِ ؕ وَ مَنۡ یُّؤۡمِنۡۢ بِاللّٰهِ وَ یَعۡمَلۡ صَالِحًا یُّدۡخِلۡهُ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ قَدۡ اَحۡسَنَ اللّٰهُ لَهٗ رِزۡقًا
অনুবাদ: একজন রাসূল, যে তোমাদের কাছে আল্লাহর সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ তেলাওয়াত করে; যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে যাতে তিনি তাদেরকে অন্ধকার হতে আলোতে বের করে আনতে পারেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে এবং সৎকাজ করবে তিনি তাকে এমন জান্নাতে প্রবেশ করাবেন যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত; সেখানে তারা স্থায়ী হবে; আল্লাহ তো তাকে অতি উত্তম রিয্ক দেবেন।
(আত-ত্বলাক্ব আয়াত: ১১)

46 ৪৬
قُلِ اللّٰهُمَّ فَاطِرَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ عٰلِمَ الۡغَیۡبِ وَ الشَّهَادَۃِ اَنۡتَ تَحۡکُمُ بَیۡنَ عِبَادِکَ فِیۡ مَا کَانُوۡا فِیۡهِ یَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে আল্লাহ, আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টিকর্তা, গায়েব ও উপস্থিত বিষয়াদির জ্ঞানী; তুমি তোমার বান্দাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবে যাতে তারা মতবিরোধ করছে’।
(আয-যুমার আয়াত: ৪৬)

25 ২৫
اِنَّ رَبَّکَ هُوَ یَفۡصِلُ بَیۡنَهُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ فِیۡمَا کَانُوۡا فِیۡهِ یَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার রব কিয়ামতের দিন তাদের মাঝে সে বিষয়ের ফয়সালা করে দেবেন যে বিষয়ে তারা মতভেদ করছে।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ২৫)

227 ২২৭
وَ اِنۡ عَزَمُوا الطَّلَاقَ فَاِنَّ اللّٰهَ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যদি তারা তালাকের দৃঢ় ইচ্ছা করে নেয় তবে নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আল-বাকারা আয়াত: ২২৭)

27 ২৭
وَ الَّذِیۡنَ کَسَبُوا السَّیِّاٰتِ جَزَآءُ سَیِّئَۃٍۭ بِمِثۡلِهَا ۙ وَ تَرۡهَقُهُمۡ ذِلَّۃٌ ؕ مَا لَهُمۡ مِّنَ اللّٰهِ مِنۡ عَاصِمٍ ۚ کَاَنَّمَاۤ اُغۡشِیَتۡ وُجُوۡهُهُمۡ قِطَعًا مِّنَ الَّیۡلِ مُظۡلِمًا ؕ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা মন্দ উপার্জন করবে, প্রতিটি মন্দের প্রতিদান হবে তারই অনুরূপ; আর লাঞ্ছনা তাদেরকে আচ্ছন্ন করবে। আল্লাহর পাকড়াও থেকে তাদের কোন রক্ষাকারী নেই। যেন অন্ধকার রাতের এক অংশ দিয়ে তাদের চেহারাগুলো ঢেকে দেয়া হয়েছে। তারাই আগুনের অধিবাসী, তারা তাতে স্থায়ী হবে।
(ইউনুস আয়াত: ২৭)

47 ৪৭
وَ اِذۡ یَتَحَآجُّوۡنَ فِی النَّارِ فَیَقُوۡلُ الضُّعَفٰٓؤُا لِلَّذِیۡنَ اسۡتَکۡبَرُوۡۤا اِنَّا کُنَّا لَکُمۡ تَبَعًا فَهَلۡ اَنۡتُمۡ مُّغۡنُوۡنَ عَنَّا نَصِیۡبًا مِّنَ النَّارِ
অনুবাদ: আর জাহান্নামে তারা যখন বাদানুবাদে লিপ্ত হবে তখন দুর্বলরা, যারা অহঙ্কার করেছিল, তাদেরকে বলবে, ‘আমরা তো তোমাদের অনুসারী ছিলাম, অতএব তোমরা কি আমাদের থেকে আগুনের কিয়দংশ বহন করবে’?
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৪৭)

3 ৩
وَ مِنۡ شَرِّ غَاسِقٍ اِذَا وَقَبَ
অনুবাদ: আর রাতের অন্ধকারের অনিষ্ট থেকে যখন তা গভীর হয়,
(আল-ফালাক আয়াত: ৩)

15 ১৫
هُوَ الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمُ الۡاَرۡضَ ذَلُوۡلًا فَامۡشُوۡا فِیۡ مَنَاکِبِهَا وَ کُلُوۡا مِنۡ رِّزۡقِهٖ ؕ وَ اِلَیۡهِ النُّشُوۡرُ
অনুবাদ: তিনিই তো তোমাদের জন্য যমীনকে সুগম করে দিয়েছেন, কাজেই তোমরা এর পথে-প্রান্তরে বিচরণ কর এবং তাঁর রিয্ক থেকে তোমরা আহার কর। আর তাঁর নিকটই পুনরুত্থান।
(আল-মুলক আয়াত: ১৫)

2 ২
تَنۡزِیۡلُ الۡکِتٰبِ لَا رَیۡبَ فِیۡهِ مِنۡ رَّبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: এ কিতাব সৃষ্টিকুলের রবের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ, এতে কোন সন্দেহ নেই।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ২)

25 ২৫
قُلۡ اِنۡ اَدۡرِیۡۤ اَقَرِیۡبٌ مَّا تُوۡعَدُوۡنَ اَمۡ یَجۡعَلُ لَهٗ رَبِّیۡۤ اَمَدًا
অনুবাদ: বল, ‘আমি জানি না তোমাদেরকে যার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে, তা কি নিকটবর্তী নাকি এর জন্য আমার রব কোন দীর্ঘ মেয়াদ নির্ধারণ করবেন’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ২৫)

15 ১৫
فَمَا زَالَتۡ تِّلۡکَ دَعۡوٰىهُمۡ حَتّٰی جَعَلۡنٰهُمۡ حَصِیۡدًا خٰمِدِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তাদের এই বিলাপ চলতে থাকে আমি তাদেরকে কেটে ফেলা শস্য ও নিভে যাওয়া আগুন সদৃশ না করা পর্যন্ত।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১৫)

26 ২৬
قُلِ اللّٰهُ یُحۡیِیۡکُمۡ ثُمَّ یُمِیۡتُکُمۡ ثُمَّ یَجۡمَعُکُمۡ اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ لَا رَیۡبَ فِیۡهِ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আল্লাহই তোমাদের জীবন দেন তারপর তোমাদের মৃত্যু ঘটান। তারপর তিনি তোমাদেরকে কিয়ামতের দিনে একত্র করবেন, যাতে কোন সন্দেহ নেই; কিন্তু অধিকাংশ লোকই জানে না।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ২৬)

67 ৬৭
وَ مِنۡ ثَمَرٰتِ النَّخِیۡلِ وَ الۡاَعۡنَابِ تَتَّخِذُوۡنَ مِنۡهُ سَکَرًا وَّ رِزۡقًا حَسَنًا ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لِّقَوۡمٍ یَّعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা খেজুর গাছের ফল ও আঙ্গুর থেকে মাদক* ও উত্তম রিয্ক গ্রহণ কর। নিশ্চয় এতে এমন কওমের জন্য নিদর্শন রয়েছে, যারা বুঝে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৬৭)

10 ১০
وَ مِنَ النَّاسِ مَنۡ یَّقُوۡلُ اٰمَنَّا بِاللّٰهِ فَاِذَاۤ اُوۡذِیَ فِی اللّٰهِ جَعَلَ فِتۡنَۃَ النَّاسِ کَعَذَابِ اللّٰهِ ؕ وَ لَئِنۡ جَآءَ نَصۡرٌ مِّنۡ رَّبِّکَ لَیَقُوۡلُنَّ اِنَّا کُنَّا مَعَکُمۡ ؕ اَوَ لَیۡسَ اللّٰهُ بِاَعۡلَمَ بِمَا فِیۡ صُدُوۡرِ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর কিছু লোক আছে যারা বলে, ‘আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছি’, অতঃপর যখন আল্লাহর ব্যাপারে তাদের কষ্ট দেয়া হয়, তখন তারা মানুষের নিপীড়নকে আল্লাহর আযাবের মত গণ্য করে। আর যদি তোমার রবের পক্ষ থেকে কোন বিজয় আসে, তখন অবশ্যই তারা বলে, ‘নিশ্চয় আমরা তোমাদের সাথে ছিলাম’। সৃষ্টিকুলের অন্তরসমূহে যা কিছু আছে আল্লাহ কি তা সম্পর্কে সম্যক অবগত নন?
(আল-আনকাবূত আয়াত: ১০)

5 ৫
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اِنَّ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقٌّ فَلَا تَغُرَّنَّکُمُ الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا ٝ وَ لَا یَغُرَّنَّکُمۡ بِاللّٰهِ الۡغَرُوۡرُ
অনুবাদ: হে মানুষ, নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য; অতএব দুনিয়ার জীবন যেন তোমাদেরকে কিছুতেই প্রতারিত না করে; আর বড় প্রতারক (শয়তান) যেন তোমাদেরকে আল্লাহর ব্যাপারে প্রতারণা না করে।
(ফাতির আয়াত: ৫)

34 ৩৪
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের দুর্ভোগ!
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৩৪)

81 ৮১
فَاَرَدۡنَاۤ اَنۡ یُّبۡدِلَهُمَا رَبُّهُمَا خَیۡرًا مِّنۡهُ زَکٰوۃً وَّ اَقۡرَبَ رُحۡمًا
অনুবাদ: ‘তাই আমি চাইলাম, তাদের রব তাদেরকে তার পরিবর্তে এমন সন্তান দান করবেন, যে হবে তার চেয়ে পবিত্রতায় উত্তম এবং দয়ামায়ায় অধিক ঘনিষ্ঠ।
(আল-কাহফ আয়াত: ৮১)

5 ৫
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اِنۡ کُنۡتُمۡ فِیۡ رَیۡبٍ مِّنَ الۡبَعۡثِ فَاِنَّا خَلَقۡنٰکُمۡ مِّنۡ تُرَابٍ ثُمَّ مِنۡ نُّطۡفَۃٍ ثُمَّ مِنۡ عَلَقَۃٍ ثُمَّ مِنۡ مُّضۡغَۃٍ مُّخَلَّقَۃٍ وَّ غَیۡرِ مُخَلَّقَۃٍ لِّنُبَیِّنَ لَکُمۡ ؕ وَ نُقِرُّ فِی الۡاَرۡحَامِ مَا نَشَآءُ اِلٰۤی اَجَلٍ مُّسَمًّی ثُمَّ نُخۡرِجُکُمۡ طِفۡلًا ثُمَّ لِتَبۡلُغُوۡۤا اَشُدَّکُمۡ ۚ وَ مِنۡکُمۡ مَّنۡ یُّتَوَفّٰی وَ مِنۡکُمۡ مَّنۡ یُّرَدُّ اِلٰۤی اَرۡذَلِ الۡعُمُرِ لِکَیۡلَا یَعۡلَمَ مِنۡۢ بَعۡدِ عِلۡمٍ شَیۡئًا ؕ وَ تَرَی الۡاَرۡضَ هَامِدَۃً فَاِذَاۤ اَنۡزَلۡنَا عَلَیۡهَا الۡمَآءَ اهۡتَزَّتۡ وَ رَبَتۡ وَ اَنۡۢبَتَتۡ مِنۡ کُلِّ زَوۡجٍۭ بَهِیۡجٍ
অনুবাদ: হে মানুষ! যদি তোমরা পুনরুত্থানের ব্যাপারে সন্দেহে থাক তবে নিশ্চয়ই জেনে রেখো, আমি তোমাদেরকে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছি, তারপর শুক্র থেকে, তারপর আলাকা* থেকে, তারপর পূর্ণাকৃতিবিশিষ্ট অথবা অপূর্ণাকৃতিবিশিষ্ট গোশ্ত থেকে। তোমাদের নিকট বিষয়টি সুস্পষ্টরূপে বর্ণনা করার নিমিত্তে। আর আমি যা ইচ্ছা করি তা একটি নির্দিষ্ট কাল পর্যন্ত মাতৃগর্ভে অবস্থিত রাখি। অতঃপর আমি তোমাদেরকে শিশুরূপে বের করি, পরে যাতে তোমরা যৌবনে উপনীত হও। তোমাদের মধ্যে কারো কারো মৃত্যু দেয়া হয় এ বয়সেই, আবার কাউকে কাউকে ফিরিয়ে নেয়া হয় হীনতম বয়সে, যাতে সে জ্ঞান লাভের পরও কিছু না জানে। তুমি যমীনকে দেখতে পাও শুষ্কাবস্থায়, অতঃপর যখনই আমি তাতে পানি বর্ষণ করি, তখন তা আন্দোলিত ও স্ফীত হয় এবং উদগত করে সকল প্রকার সুদৃশ্য উদ্ভিদ।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৫)

40 ৪০
اَفَاَصۡفٰىکُمۡ رَبُّکُمۡ بِالۡبَنِیۡنَ وَ اتَّخَذَ مِنَ الۡمَلٰٓئِکَۃِ اِنَاثًا ؕ اِنَّکُمۡ لَتَقُوۡلُوۡنَ قَوۡلًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: তোমাদের রব কি পুত্র সন্তানের জন্য তোমাদেরকে বাছাই করেছেন এবং তিনি ফেরেশতাদের থেকে কন্যা গ্রহণ করেছেন? নিশ্চয় তোমরা সাংঘাতিক কথা বলে থাক।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৪০)

74 ৭৪
وَ قَالُوا الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ الَّذِیۡ صَدَقَنَا وَعۡدَهٗ وَ اَوۡرَثَنَا الۡاَرۡضَ نَتَبَوَّاُ مِنَ الۡجَنَّۃِ حَیۡثُ نَشَآءُ ۚ فَنِعۡمَ اَجۡرُ الۡعٰمِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলবে, ‘সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি আমাদের প্রতি তার ওয়াদাকে সত্য করেছেন। আর আমাদেরকে যমীনের অধিকারী করেছেন। আমরা জান্নাতে যেখানে ইচ্ছা বসবাসের জায়গা করে নেব। অতএব (নেক) আমলকারীদের প্রতিফল কতইনা উত্তম’!
(আয-যুমার আয়াত: ৭৪)

23 ২৩
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا مُوۡسَی الۡکِتٰبَ فَلَا تَکُنۡ فِیۡ مِرۡیَۃٍ مِّنۡ لِّقَآئِهٖ وَ جَعَلۡنٰهُ هُدًی لِّبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ
অনুবাদ: আর আমি তো মূসাকে কিতাব দিয়েছিলাম, অতএব তুমি তার সাক্ষাতের ব্যাপারে সন্দেহে থেকো না। আর আমি ওটাকে বনী ইসরাঈলের জন্য হিদায়াতস্বরূপ করেছিলাম।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ২৩)

39 ৩৯
فَتَوَلّٰی بِرُکۡنِهٖ وَ قَالَ سٰحِرٌ اَوۡ مَجۡنُوۡنٌ
অনুবাদ: কিন্তু সে তার দলবলসহ মুখ ফিরিয়ে নিল এবং বলল, ‘এ ব্যক্তি যাদুকর অথবা উম্মাদ।’
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৩৯)

21 ২১
اَلَکُمُ الذَّکَرُ وَ لَهُ الۡاُنۡثٰی
অনুবাদ: তোমাদের জন্য কি পুত্র আর আল্লাহর জন্য কন্যা?
(আন-নাজম আয়াত: ২১)

40 ৪০
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا وَ اسۡتَکۡبَرُوۡا عَنۡهَا لَا تُفَتَّحُ لَهُمۡ اَبۡوَابُ السَّمَآءِ وَ لَا یَدۡخُلُوۡنَ الۡجَنَّۃَ حَتّٰی یَلِجَ الۡجَمَلُ فِیۡ سَمِّ الۡخِیَاطِ ؕ وَ کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে এবং তার ব্যাপারে অহঙ্কার করেছে, তাদের জন্য আসমানের দরজাসমূহ খোলা হবে না এবং তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না, যতক্ষণ না উট সূঁচের ছিদ্রতে প্রবেশ করে।* আর এভাবেই আমি অপরাধীদেরকে প্রতিদান দেই।
(আল-আরাফ আয়াত: ৪০)

144 ১৪৪
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَتَّخِذُوا الۡکٰفِرِیۡنَ اَوۡلِیَآءَ مِنۡ دُوۡنِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَؕ اَتُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ تَجۡعَلُوۡا لِلّٰهِ عَلَیۡکُمۡ سُلۡطٰنًا مُّبِیۡنًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা মুমিনগণ ছাড়া কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তোমরা কি আল্লাহর জন্য তোমাদের বিপক্ষে কোন স্পষ্ট দলীল সাব্যস্ত করতে চাও?
(আন-নিসা আয়াত: ১৪৪)

49 ৪৯
قُلۡ فَاۡتُوۡا بِکِتٰبٍ مِّنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ هُوَ اَهۡدٰی مِنۡهُمَاۤ اَتَّبِعۡهُ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তাহলে তোমরা আল্লাহর কাছ থেকে এমন একটি কিতাব নিয়ে আস যা এ দু’টো কিতাব থেকে উৎকৃষ্ট; আমি তারই অনুসরণ করব, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাক’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৪৯)

19 ১৯
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رُسُلِهٖۤ اُولٰٓئِکَ هُمُ الصِّدِّیۡقُوۡنَ ٭ۖ وَ الشُّهَدَآءُ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ؕ لَهُمۡ اَجۡرُهُمۡ وَ نُوۡرُهُمۡ ؕ وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَاۤ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: আর যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলদের প্রতি ঈমান আনে, তারাই তাদের রবের নিকট সিদ্দীক ও শহীদ। তাদের জন্য রয়েছে তাদের প্রতিফল এবং তাদের নূর। আর যারা কুফরী করে এবং আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করে, তারাই জাহান্নামের অধিবাসী।
(আল-হাদীদ আয়াত: ১৯)

44 ৪৪
بِالۡبَیِّنٰتِ وَ الزُّبُرِ ؕ وَ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکَ الذِّکۡرَ لِتُبَیِّنَ لِلنَّاسِ مَا نُزِّلَ اِلَیۡهِمۡ وَ لَعَلَّهُمۡ یَتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: (তাদের প্রেরণ করেছি) স্পষ্ট প্রমাণাদি ও কিতাবসমূহ এবং তোমার প্রতি নাযিল করেছি কুরআন, যাতে তুমি মানুষের জন্য স্পষ্ট করে দিতে পার, যা তাদের প্রতি নাযিল হয়েছে। আর যাতে তারা চিন্তা করে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৪৪)

29 ২৯
وَ مَنۡ یَّقُلۡ مِنۡهُمۡ اِنِّیۡۤ اِلٰهٌ مِّنۡ دُوۡنِهٖ فَذٰلِکَ نَجۡزِیۡهِ جَهَنَّمَ ؕ کَذٰلِکَ نَجۡزِی الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে যে-ই বলবে, ‘তিনি ছাড়া আমি ইলাহ’, তাকেই আমি প্রতিদান হিসেবে জাহান্নাম দেব; এভাবেই আমি যালিমদের আযাব দিয়ে থাকি।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ২৯)

99 ৯৯
وَ هُوَ الَّذِیۡۤ اَنۡزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً ۚ فَاَخۡرَجۡنَا بِهٖ نَبَاتَ کُلِّ شَیۡءٍ فَاَخۡرَجۡنَا مِنۡهُ خَضِرًا نُّخۡرِجُ مِنۡهُ حَبًّا مُّتَرَاکِبًا ۚ وَ مِنَ النَّخۡلِ مِنۡ طَلۡعِهَا قِنۡوَانٌ دَانِیَۃٌ وَّ جَنّٰتٍ مِّنۡ اَعۡنَابٍ وَّ الزَّیۡتُوۡنَ وَ الرُّمَّانَ مُشۡتَبِهًا وَّ غَیۡرَ مُتَشَابِهٍ ؕ اُنۡظُرُوۡۤا اِلٰی ثَمَرِهٖۤ اِذَاۤ اَثۡمَرَ وَ یَنۡعِهٖ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکُمۡ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই আসমান থেকে বর্ষণ করেছেন বৃষ্টি। অতঃপর আমি এ দ্বারা উৎপন্ন করেছি সব জাতের উদ্ভিদ। অতঃপর আমি তা থেকে বের করেছি সবুজ ডাল-পালা। আমি তা থেকে বের করি ঘন সন্নিবিষ্ট শস্যদানা। আর খেজুর বৃক্ষের মাথি থেকে (বের করি) ঝুলন্ত থোকা। আর (উৎপন্ন করি) আঙ্গুরের বাগান এবং সাদৃশ্যপূর্ণ ও সাদৃশ্যহীন যয়তুন ও আনার। দেখ তার ফলের দিকে, যখন সে ফলবান হয় এবং তার পাকার প্রতি। নিশ্চয় এতে নিদর্শন রয়েছে এমন কওমের জন্য যারা ঈমান আনে।
(আল-আনআম আয়াত: ৯৯)

37 ৩৭
الَّذِیۡنَ یَبۡخَلُوۡنَ وَ یَاۡمُرُوۡنَ النَّاسَ بِالۡبُخۡلِ وَ یَکۡتُمُوۡنَ مَاۤ اٰتٰهُمُ اللّٰهُ مِنۡ فَضۡلِهٖ ؕ وَ اَعۡتَدۡنَا لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَذَابًا مُّهِیۡنًا
অনুবাদ: যারা কৃপণতা করে এবং মানুষকে কৃপণতার নির্দেশ দেয়; আর গোপন করে তা, যা আল্লাহ তাদেরকে স্বীয় অনুগ্রহে দান করেছেন। আর আমি প্রস্তুত করে রেখেছি কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাকর আযাব।
(আন-নিসা আয়াত: ৩৭)

46 ৪৬
وَ اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ وَ لَا تَنَازَعُوۡا فَتَفۡشَلُوۡا وَ تَذۡهَبَ رِیۡحُکُمۡ وَ اصۡبِرُوۡا ؕ اِنَّ اللّٰهَ مَعَ الصّٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য কর এবং পরস্পর ঝগড়া করো না, তাহলে তোমরা সাহসহারা হয়ে যাবে এবং তোমাদের শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাবে। আর তোমরা ধৈর্য ধর, নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।
(আল-আনফাল আয়াত: ৪৬)

181 ১৮১
وَ سَلٰمٌ عَلَی الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: আর রাসূলদের প্রতি সালাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৮১)

10 ১০
ذٰلِکَ بِمَا قَدَّمَتۡ یَدٰکَ وَ اَنَّ اللّٰهَ لَیۡسَ بِظَلَّامٍ لِّلۡعَبِیۡدِ
অনুবাদ: (সেদিন তাকে বলা হবে), ‘এটি তোমার দু’হাত যা পূর্বে প্রেরণ করেছে তার কারণে। আর নিশ্চয়ই আল্লাহ বান্দাদের প্রতি যুলমকারী নন’।
(আল-হজ্জ আয়াত: ১০)

37 ৩৭
وَ لَا تَمۡشِ فِی الۡاَرۡضِ مَرَحًا ۚ اِنَّکَ لَنۡ تَخۡرِقَ الۡاَرۡضَ وَ لَنۡ تَبۡلُغَ الۡجِبَالَ طُوۡلً
অনুবাদ: আর যমীনে বড়াই করে চলো না; তুমি তো কখনো যমীনকে ফাটল ধরাতে পারবে না এবং উচ্চতায় কখনো পাহাড় সমান পৌঁছতে পারবে না।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৩৭)

57 ৫৭
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَتَّخِذُوا الَّذِیۡنَ اتَّخَذُوۡا دِیۡنَکُمۡ هُزُوًا وَّ لَعِبًا مِّنَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ وَ الۡکُفَّارَ اَوۡلِیَآءَ ۚ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যারা তোমাদের দীনকে উপহাস ও খেল-তামাশারূপে গ্রহণ করেছে, তাদের মধ্য থেকে তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে ও কাফিরদেরকে। আর আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর, যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাক।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৫৭)

73 ৭৩
قَالَ لَا تُؤَاخِذۡنِیۡ بِمَا نَسِیۡتُ وَ لَا تُرۡهِقۡنِیۡ مِنۡ اَمۡرِیۡ عُسۡرًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমি যা ভুলে গিয়েছি, সে ব্যাপারে আমাকে ধরবেন না এবং আমাকে আমার বিষয়ে কঠোর আচরণ করবেন না।
(আল-কাহফ আয়াত: ৭৩)

48 ৪৮
وَ مَا نُرِیۡهِمۡ مِّنۡ اٰیَۃٍ اِلَّا هِیَ اَکۡبَرُ مِنۡ اُخۡتِهَا ۫ وَ اَخَذۡنٰهُمۡ بِالۡعَذَابِ لَعَلَّهُمۡ یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: আমি তাদের যে নিদর্শনই দেখাইনা কেন তা ছিল তার অনুরূপ নিদর্শন অপেক্ষা শ্রেষ্ঠতর। আর আমি তাদেরকে আযাবের মাধ্যমে পাকড়াও করলাম, যাতে তারা ফিরে আসে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৪৮)

2 ২
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَرۡفَعُوۡۤا اَصۡوَاتَکُمۡ فَوۡقَ صَوۡتِ النَّبِیِّ وَ لَا تَجۡهَرُوۡا لَهٗ بِالۡقَوۡلِ کَجَهۡرِ بَعۡضِکُمۡ لِبَعۡضٍ اَنۡ تَحۡبَطَ اَعۡمَالُکُمۡ وَ اَنۡتُمۡ لَا تَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমরা নবীর আওয়াজের উপর তোমাদের আওয়াজ উঁচু করো না এবং তোমরা নিজেরা পরস্পর যেমন উচ্চস্বরে কথা বল, তাঁর সাথে সেরকম উচ্চস্বরে কথা বলো না। এ আশঙ্কায় যে তোমাদের সকল আমল-নিষ্ফল হয়ে যাবে অথচ তোমরা উপলব্ধিও করতে পারবে না।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ২)

92 ৯২
وَّ لَا عَلَی الَّذِیۡنَ اِذَا مَاۤ اَتَوۡکَ لِتَحۡمِلَهُمۡ قُلۡتَ لَاۤ اَجِدُ مَاۤ اَحۡمِلُکُمۡ عَلَیۡهِ ۪ تَوَلَّوۡا وَّ اَعۡیُنُهُمۡ تَفِیۡضُ مِنَ الدَّمۡعِ حَزَنًا اَلَّا یَجِدُوۡا مَا یُنۡفِقُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের উপরও কোন দোষ নেই, যারা তোমার কাছে আসে, যাতে তুমি তাদের বাহন জোগাতে পার। তুমি বললে, ‘আমি তোমাদেরকে বহন করানোর জন্য কিছু পাচ্ছি না, তখন তারা ফিরে গেল, তাদের চোখ অশ্রুতে ভেসে যাওয়া অবস্থায়, এ দুঃখে যে, তারা পাচ্ছে না এমন কিছু যা তারা ব্যয় করবে’।
(আত-তাওবা আয়াত: ৯২)

22 ২২
وَ مَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنۡ ذُکِّرَ بِاٰیٰتِ رَبِّهٖ ثُمَّ اَعۡرَضَ عَنۡهَا ؕ اِنَّا مِنَ الۡمُجۡرِمِیۡنَ مُنۡتَقِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তার চেয়ে বড় যালিম আর কে, যাকে স্বীয় রবের আয়াতসমূহের মাধ্যমে উপদেশ দেয়ার পর তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। নিশ্চয় আমি অপরাধীদের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণকারী।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ২২)

34 ৩৪
وَ لِکُلِّ اُمَّۃٍ اَجَلٌ ۚ فَاِذَا جَآءَ اَجَلُهُمۡ لَا یَسۡتَاۡخِرُوۡنَ سَاعَۃً وَّ لَا یَسۡتَقۡدِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর প্রত্যেক জাতির রয়েছে একটি নির্দিষ্ট সময়। অতঃপর যখন তাদের সময় আসবে, তখন তারা এক মুহূর্ত বিলম্ব করতে পারবে না এবং এগিয়েও আনতে পারবে না।
(আল-আরাফ আয়াত: ৩৪)

96 ৯৬
فَسَبِّحۡ بِاسۡمِ رَبِّکَ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: অতএব তোমার মহান রবের নামে তাসবীহ পাঠ কর।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৯৬)

37 ৩৭
یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّخۡرُجُوۡا مِنَ النَّارِ وَ مَا هُمۡ بِخٰرِجِیۡنَ مِنۡهَا ۫ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ مُّقِیۡمٌ
অনুবাদ: তারা চাইবে আগুন থেকে বের হতে, কিন্তু তারা সেখান থেকে বের হবার নয় এবং তাদের জন্য রয়েছে স্থায়ী আযাব।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৩৭)

95 ৯৫
قُلۡ صَدَقَ اللّٰهُ ۟ فَاتَّبِعُوۡا مِلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ؕ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আল্লাহ সত্য বলেছেন। সুতরাং তোমরা ইবরাহীমের মিল্লাতের অনুসরণ কর একনিষ্ঠভাবে। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৯৫)

34 ৩৪
وَّ کَانَ لَهٗ ثَمَرٌ ۚ فَقَالَ لِصَاحِبِهٖ وَ هُوَ یُحَاوِرُهٗۤ اَنَا اَکۡثَرُ مِنۡکَ مَالًا وَّ اَعَزُّ نَفَرًا
অনুবাদ: আর (এতে) তার ছিল বিপুল ফল-ফলাদি। তাই সে তার সঙ্গীকে কথায় কথায় বলল, ‘সম্পদে আমি তোমার চেয়ে অধিক এবং জনবলেও অনেক শক্তিশালী’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৩৪)

34 ৩৪
وَ یَوۡمَ یُعۡرَضُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا عَلَی النَّارِ ؕ اَلَیۡسَ هٰذَا بِالۡحَقِّ ؕ قَالُوۡا بَلٰی وَ رَبِّنَا ؕ قَالَ فَذُوۡقُوا الۡعَذَابَ بِمَا کُنۡتُمۡ تَکۡفُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যেদিন কাফিরদেরকে জাহান্নামের কাছে পেশ করা হবে (বলা হবে), ‘এটা কি সত্য নয়’? তারা বলবে, ‘অবশ্যই হ্যাঁ, আমাদের রবের কসম তিনি বলবেন, ‘তাহলে আযাব আস্বাদন কর, যেহেতু তোমরা কুফরী করছিলে’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৩৪)

88 ৮৮
وَ لَا تَدۡعُ مَعَ اللّٰهِ اِلٰـهًا اٰخَرَ ۘ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۟ کُلُّ شَیۡءٍ هَالِکٌ اِلَّا وَجۡهَهٗ ؕ لَهُ الۡحُکۡمُ وَ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহর সাথে অন্য কোন ইলাহকে ডেকো না, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। তাঁর চেহারা (সত্ত্বা)* ছাড়া সব কিছুই ধ্বংসশীল, সিদ্ধান্ত তাঁরই এবং তাঁর কাছেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৮৮)

52 ৫২
وَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰی مُوۡسٰۤی اَنۡ اَسۡرِ بِعِبَادِیۡۤ اِنَّکُمۡ مُّتَّبَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি মূসার প্রতি এ মর্মে ওহী পাঠিয়েছিলাম যে, ‘আমার বান্দাদের নিয়ে রাত্রিকালে যাত্রা শুরু কর, নিশ্চয়ই তোমাদের পিছু নেয়া হবে।’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৫২)

1 ১
وَ السَّمَآءِ وَ الطَّارِقِ ۙ
অনুবাদ: কসম আসমানের ও রাতে আগমনকারীর।
(আত-তারিক আয়াত: ১)

33 ৩৩
وَّ نَزَعَ یَدَهٗ فَاِذَا هِیَ بَیۡضَآءُ لِلنّٰظِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর সে তার হাত বের করল, ফলে তা তৎক্ষণাৎ দর্শকদের সামনে উজ্জ্বল-সাদা হয়ে দেখা দিল।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৩৩)

6 ৬
وَ یَرَی الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡعِلۡمَ الَّذِیۡۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ هُوَ الۡحَقَّ ۙ وَ یَهۡدِیۡۤ اِلٰی صِرَاطِ الۡعَزِیۡزِ الۡحَمِیۡدِ
অনুবাদ: আর যাদেরকে জ্ঞান দেয়া হয়েছে তারা জানে যে, তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার প্রতি যা নাযিল করা হয়েছে তা সত্য এবং তা মহাপরাক্রমশালী ও প্রশংসিত আল্লাহর পথের দিকে হিদায়াত করে।
(সাবা আয়াত: ৬)

32 ৩২
اَهُمۡ یَقۡسِمُوۡنَ رَحۡمَتَ رَبِّکَ ؕ نَحۡنُ قَسَمۡنَا بَیۡنَهُمۡ مَّعِیۡشَتَهُمۡ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا وَ رَفَعۡنَا بَعۡضَهُمۡ فَوۡقَ بَعۡضٍ دَرَجٰتٍ لِّیَتَّخِذَ بَعۡضُهُمۡ بَعۡضًا سُخۡرِیًّا ؕ وَ رَحۡمَتُ رَبِّکَ خَیۡرٌ مِّمَّا یَجۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি তোমার রবের রহমত ভাগ-বণ্টন করে? আমিই দুনিয়ার জীবনে তাদের মধ্যে তাদের জীবিকা বণ্টন করে দেই এবং তাদের একজনকে অপর জনের উপর মর্যাদায় উন্নীত করি যাতে একে অপরকে অধিনস্থ হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। আর তারা যা সঞ্চয় করে তোমার রবের রহমত তা অপেক্ষা উৎকৃষ্ট।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৩২)

11 ১১
فَاِنۡ تَابُوۡا وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ فَاِخۡوَانُکُمۡ فِی الدِّیۡنِ ؕ وَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব যদি তারা তাওবা করে, সালাত কায়েম করে এবং যাকাত প্রদান করে, তবে দীনের মধ্যে তারা তোমাদের ভাই। আর আমি আয়াতসমূহ যথাযথভাবে বর্ণনা করি এমন কওমের জন্য যারা জানে।
(আত-তাওবা আয়াত: ১১)

20 ২০
وَ اِذَا رَاَیۡتَ ثَمَّ رَاَیۡتَ نَعِیۡمًا وَّ مُلۡکًا کَبِیۡرًا
অনুবাদ: আর তুমি যখন দেখবে তুমি সেখানে দেখতে পাবে স্বাচ্ছন্দ্য ও বিরাট সাম্রাজ্য।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ২০)

152 ১৫২
فَاذۡکُرُوۡنِیۡۤ اَذۡکُرۡکُمۡ وَ اشۡکُرُوۡا لِیۡ وَ لَا تَکۡفُرُوۡنِ
অনুবাদ: অতএব, তোমরা আমাকে স্মরণ কর, আমি তোমাদেরকে স্মরণ করব। আর আমার শোকর আদায় কর, আমার সাথে কুফরী করো না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৫২)

49 ৪৯
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا مُوۡسَی الۡکِتٰبَ لَعَلَّهُمۡ یَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি মূসাকে কিতাব প্রদান করেছিলাম যাতে তারা হিদায়াতপ্রাপ্ত হয়।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৪৯)

64 ৬৪
وَ اسۡتَفۡزِزۡ مَنِ اسۡتَطَعۡتَ مِنۡهُمۡ بِصَوۡتِکَ وَ اَجۡلِبۡ عَلَیۡهِمۡ بِخَیۡلِکَ وَ رَجِلِکَ وَ شَارِکۡهُمۡ فِی الۡاَمۡوَالِ وَ الۡاَوۡلَادِ وَ عِدۡهُمۡ ؕ وَ مَا یَعِدُهُمُ الشَّیۡطٰنُ اِلَّا غُرُوۡرًا
অনুবাদ: ‘তোমার কণ্ঠ দিয়ে তাদের মধ্যে যাকে পারো প্ররোচিত কর, তাদের উপর ঝাপিয়ে পড় তোমার অশ্বারোহী ও পদাতিক বাহিনী নিয়ে এবং তাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততিতে অংশীদার হও এবং তাদেরকে ওয়াদা দাও’। আর শয়তান প্রতারণা ছাড়া তাদেরকে কোন ওয়াদাই দেয় না।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৬৪)

16 ১৬
نَزَّاعَۃً لِّلشَّوٰی
অনুবাদ: যা মাথার চামড়া খসিয়ে নেবে।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ১৬)

6 ৬
وَ صَدَّقَ بِالۡحُسۡنٰی
অনুবাদ: আর উত্তমকে সত্য বলে বিশ্বাস করেছে,
(আল-লাইল আয়াত: ৬)

1 ১
سُبۡحٰنَ الَّذِیۡۤ اَسۡرٰی بِعَبۡدِهٖ لَیۡلًا مِّنَ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ اِلَی الۡمَسۡجِدِ الۡاَقۡصَا الَّذِیۡ بٰرَکۡنَا حَوۡلَهٗ لِنُرِیَهٗ مِنۡ اٰیٰتِنَا ؕ اِنَّهٗ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡبَصِیۡرُ
অনুবাদ: পবিত্র মহান সে সত্তা, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতে নিয়ে গিয়েছেন আল মাসজিদুল হারাম থেকে আল মাসজিদুল আকসা* পর্যন্ত, যার আশপাশে আমি বরকত দিয়েছি, যেন আমি তাকে আমার কিছু নিদর্শন দেখাতে পারি। তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১)

29 ২৯
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَاۡکُلُوۡۤا اَمۡوَالَکُمۡ بَیۡنَکُمۡ بِالۡبَاطِلِ اِلَّاۤ اَنۡ تَکُوۡنَ تِجَارَۃً عَنۡ تَرَاضٍ مِّنۡکُمۡ ۟ وَ لَا تَقۡتُلُوۡۤا اَنۡفُسَکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِکُمۡ رَحِیۡمًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা পরস্পরের মধ্যে তোমাদের ধন-সম্পদ অন্যায়ভাবে খেয়ো না, তবে পারস্পরিক সম্মতিতে ব্যবসার মাধ্যমে হলে ভিন্ন কথা। আর তোমরা নিজেরা নিজদেরকে হত্যা করো না। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে পরম দয়ালু।
(আন-নিসা আয়াত: ২৯)

38 ৩৮
مَا کَانَ عَلَی النَّبِیِّ مِنۡ حَرَجٍ فِیۡمَا فَرَضَ اللّٰهُ لَهٗ ؕ سُنَّۃَ اللّٰهِ فِی الَّذِیۡنَ خَلَوۡا مِنۡ قَبۡلُ ؕ وَ کَانَ اَمۡرُ اللّٰهِ قَدَرًا مَّقۡدُوۡرَۨا
অনুবাদ: নবীর কোন পাপ হবে না আল্লাহ তার জন্য যা নির্ধারণ* করেছেন তা করলে; পূর্বে যে সব নবী অতিবাহিত হয়েছে তাদের ব্যাপারে এটিই ছিল আল্লাহর নিয়ম। আর আল্লাহর বিধান সুনির্ধারিত, অবশ্যম্ভাবী।
(আল-আহযাব আয়াত: ৩৮)

28 ২৮
فَلَمَّا رَاٰ قَمِیۡصَهٗ قُدَّ مِنۡ دُبُرٍ قَالَ اِنَّهٗ مِنۡ کَیۡدِکُنَّ ؕ اِنَّ کَیۡدَکُنَّ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: অতঃপর যখন সে দেখল, তার জামা পেছন থেকে ছেঁড়া তখন বলল, ‘নিশ্চয় এটি তোমাদের ষড়যন্ত্র। নিশ্চয় তোমাদের ষড়যন্ত্র ভয়ানক’।
(ইউসুফ আয়াত: ২৮)

42 ৪২
قُلۡ مَنۡ یَّکۡلَؤُکُمۡ بِالَّیۡلِ وَ النَّهَارِ مِنَ الرَّحۡمٰنِ ؕ بَلۡ هُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ رَبِّهِمۡ مُّعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘রাতে এবং দিনে পরম করুণাময় থেকে কে তোমাদেরকে রক্ষা করবে?’ তবুও তারা তাদের রবের স্মরণ হতে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৪২)

15 ১৫
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের দুর্ভোগ!
(আল-মুরসালাত আয়াত: ১৫)

14 ১৪
ثُمَّ خَلَقۡنَا النُّطۡفَۃَ عَلَقَۃً فَخَلَقۡنَا الۡعَلَقَۃَ مُضۡغَۃً فَخَلَقۡنَا الۡمُضۡغَۃَ عِظٰمًا فَکَسَوۡنَا الۡعِظٰمَ لَحۡمًا ٭ ثُمَّ اَنۡشَاۡنٰهُ خَلۡقًا اٰخَرَ ؕ فَتَبٰرَکَ اللّٰهُ اَحۡسَنُ الۡخٰلِقِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর শুক্রকে আমি ‘আলাকায় পরিণত করি। তারপর ‘আলাকাকে গোশতপিন্ডে পরিণত করি। তারপর গোশতপিন্ডকে হাড়ে পরিণত করি। তারপর হাড়কে গোশ্ত দিয়ে আবৃত করি। অতঃপর তাকে অন্য এক সৃষ্টিরূপে গড়ে তুলি। অতএব সর্বোত্তম স্রষ্টা আল্লাহ কত বরকতময়!
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১৪)

12 ১২
وَ لَوۡ تَرٰۤی اِذِ الۡمُجۡرِمُوۡنَ نَاکِسُوۡا رُءُوۡسِهِمۡ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ؕ رَبَّنَاۤ اَبۡصَرۡنَا وَ سَمِعۡنَا فَارۡجِعۡنَا نَعۡمَلۡ صَالِحًا اِنَّا مُوۡقِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তুমি দেখতে, যখন অপরাধীরা তাদের রবের সামনে মাথানত হয়ে থাকবে! (তারা বলবে) ‘হে আমাদের রব, আমরা দেখেছি ও শুনেছি, কাজেই আমাদেরকে পুনরায় পাঠিয়ে দিন, আমরা সৎকর্ম করব। নিশ্চয় আমরা দৃঢ় বিশ্বাসী’।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ১২)

9 ৯
خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقًّا ؕ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: সেখানে তারা স্থায়ী হবে, আল্লাহর ওয়াদা যথার্থ। আর তিনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(লুকমান আয়াত: ৯)

208 ২০৮
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا ادۡخُلُوۡا فِی السِّلۡمِ کَآفَّۃً ۪ وَ لَا تَتَّبِعُوۡا خُطُوٰتِ الشَّیۡطٰنِ ؕ اِنَّهٗ لَکُمۡ عَدُوٌّ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা ইসলামে পূর্ণরূপে প্রবেশ কর এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না । নিশ্চয় সে তোমাদের জন্য স্পষ্ট শত্রু।
(আল-বাকারা আয়াত: ২০৮)

39 ৩৯
یٰصَاحِبَیِ السِّجۡنِ ءَاَرۡبَابٌ مُّتَفَرِّقُوۡنَ خَیۡرٌ اَمِ اللّٰهُ الۡوَاحِدُ الۡقَهَّارُ
অনুবাদ: হে আমার কারা সঙ্গীদ্বয়, বহু সংখ্যক ভিন্ন ভিন্ন রব ভাল নাকি মহাপরাক্রমশালী এক আল্লাহ’?
(ইউসুফ আয়াত: ৩৯)

6 ৬
تِلۡکَ اٰیٰتُ اللّٰهِ نَتۡلُوۡهَا عَلَیۡکَ بِالۡحَقِّ ۚ فَبِاَیِّ حَدِیۡثٍۭ بَعۡدَ اللّٰهِ وَ اٰیٰتِهٖ یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: এগুলো আল্লাহর আয়াত, আমি তা যথাযথভাবেই তোমার কাছে তিলাওয়াত করছি। অতএব তারা আল্লাহ ও তাঁর আয়াতের পর আর কোন্ কথায় বিশ্বাস করবে?
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৬)

11 ১১
وَ اَمَّا بِنِعۡمَۃِ رَبِّکَ فَحَدِّثۡ
অনুবাদ: আর তোমার রবের অনুগ্রহ তুমি বর্ণনা কর।
(আদ-দুহা আয়াত: ১১)

20 ২০
وَّ اللّٰهُ مِنۡ وَّرَآئِهِمۡ مُّحِیۡطٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহ তাদের অলক্ষ্যে তাদের পরিবেষ্টনকারী।
(আল-বুরুজ আয়াত: ২০)

15 ১৫
وَ خَلَقَ الۡجَآنَّ مِنۡ مَّارِجٍ مِّنۡ نَّارٍ
অনুবাদ: আর তিনি জিনকে সৃষ্টি করেছেন ধোঁয়াবিহীন অগ্নিশিখা থেকে।
(আর-রাহমান আয়াত: ১৫)

1 ১
الٓرٰ ۟ تِلۡکَ اٰیٰتُ الۡکِتٰبِ الۡمُبِیۡنِ
অনুবাদ: আলিফ-লাম-রা। এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত।
(ইউসুফ আয়াত: ১)

20 ২০
اَلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ هَاجَرُوۡا وَ جٰهَدُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ بِاَمۡوَالِهِمۡ وَ اَنۡفُسِهِمۡ ۙ اَعۡظَمُ دَرَجَۃً عِنۡدَ اللّٰهِ ؕ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡفَآئِزُوۡنَ
অনুবাদ: যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তারা বড়ই মর্যাদাবান আর তারাই সফলকাম।
(আত-তাওবা আয়াত: ২০)

16 ১৬
وَ لَوۡ لَاۤ اِذۡ سَمِعۡتُمُوۡهُ قُلۡتُمۡ مَّا یَکُوۡنُ لَنَاۤ اَنۡ نَّتَکَلَّمَ بِهٰذَا ٭ۖ سُبۡحٰنَکَ هٰذَا بُهۡتَانٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তোমরা যখন এটা শুনলে, তখন তোমরা কেন বললে না যে, ‘এ নিয়ে কথা বলা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। তুমি অতি পবিত্র মহান, এটা এক গুরুতর অপবাদ’।
(আন-নূর আয়াত: ১৬)

19 ১৯
اَللّٰهُ لَطِیۡفٌۢ بِعِبَادِهٖ یَرۡزُقُ مَنۡ یَّشَآءُ ۚ وَ هُوَ الۡقَوِیُّ الۡعَزِیۡزُ
অনুবাদ: আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি অতি দয়ালু। তিনি যাকে ইচ্ছা রিয্ক দান করেন। আর তিনি মহাশক্তিধর, মহাপরাক্রমশালী।
(আশ-শূরা আয়াত: ১৯)

26 ২৬
وَ هُمۡ یَنۡهَوۡنَ عَنۡهُ وَ یَنۡـَٔوۡنَ عَنۡهُ ۚ وَ اِنۡ یُّهۡلِکُوۡنَ اِلَّاۤ اَنۡفُسَهُمۡ وَ مَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তার থেকে নিষেধ করে এবং তার থেকে দূরে থাকে। আর তারা ধ্বংস করে কেবল নিজদেরকে, অথচ তারা অনুভব করে না।
(আল-আনআম আয়াত: ২৬)

42 ৪২
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَا نُکَلِّفُ نَفۡسًا اِلَّا وُسۡعَهَاۤ ۫ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ الۡجَنَّۃِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে, আমি কোন ব্যক্তিকে তার সাধ্যের বাইরে দায়িত্ব অর্পণ করি না। তারাই জান্নাতের অধিবাসী। তারা সেখানে হবে স্থায়ী।
(আল-আরাফ আয়াত: ৪২)

63 ৬৩
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৬৩)

17 ১৭
لَوۡ اَرَدۡنَاۤ اَنۡ نَّتَّخِذَ لَهۡوًا لَّاتَّخَذۡنٰهُ مِنۡ لَّدُنَّاۤ ٭ۖ اِنۡ کُنَّا فٰعِلِیۡنَ
অনুবাদ: আমি যদি খেলার উপকরণ গ্রহণ করতে চাইতাম, তবে আমার কাছে যা আছে তা দিয়েই করতাম। কিন্তু আমি তা করিনি।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১৭)

2 ২
قَیِّمًا لِّیُنۡذِرَ بَاۡسًا شَدِیۡدًا مِّنۡ لَّدُنۡهُ وَ یُبَشِّرَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ الَّذِیۡنَ یَعۡمَلُوۡنَ الصّٰلِحٰتِ اَنَّ لَهُمۡ اَجۡرًا حَسَنًا ۙ
অনুবাদ: সরলরূপে, যাতে সে তাঁর পক্ষ থেকে কঠিন আযাব সম্পর্কে সতর্ক করে এবং সুসংবাদ দেয়, সেসব মুমিনকে, যারা সৎকর্ম করে, নিশ্চয় তাদের জন্য রয়েছে উত্তম প্রতিদান।
(আল-কাহফ আয়াত: ২)

35 ৩৫
ذٰلِکُمۡ بِاَنَّکُمُ اتَّخَذۡتُمۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ هُزُوًا وَّ غَرَّتۡکُمُ الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا ۚ فَالۡیَوۡمَ لَا یُخۡرَجُوۡنَ مِنۡهَا وَ لَا هُمۡ یُسۡتَعۡتَبُوۡنَ
অনুবাদ: এটা এজন্যই যে, তোমরা আল্লাহর আয়াতকে ঠাট্টা-বিদ্রূপের পাত্র বানিয়েছিলে এবং দুনিয়ার জীবন তোমাদেরকে প্রতারিত করেছিল’। সুতরাং আজ তাদেরকে তা (জাহান্নাম) থেকে বের করা হবে না এবং তাদেরকে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের সুযোগ দেয়া হবে না।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৩৫)

1 ১
صٓ وَ الۡقُرۡاٰنِ ذِی الذِّکۡرِ
অনুবাদ: সোয়াদ; কসম উপদেশপূর্ণ কুরআনের।
(সোয়াদ আয়াত: ১)

10 ১০
ثُمَّ کَانَ عَاقِبَۃَ الَّذِیۡنَ اَسَآءُوا السُّوۡٓاٰۤی اَنۡ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِ اللّٰهِ وَ کَانُوۡا بِهَا یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর যারা মন্দ কাজ করেছিল তাদের পরিণাম মন্দ হয়েছিল। কারণ তারা আল্লাহর আয়াতগুলোকে অস্বীকার করেছিল এবং সেগুলো নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করত।
(আর-রুম আয়াত: ১০)

67 ৬৭
اُفٍّ لَّکُمۡ وَ لِمَا تَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘ধিক তোমাদেরকে এবং আল্লাহর পরিবর্তে তোমরা যাদের ইবাদাত কর তাদেরকে! ‘তবুও কি তোমরা বুঝবে না’?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৬৭)

117 ১১৭
قَالَ رَبِّ اِنَّ قَوۡمِیۡ کَذَّبُوۡنِ
অনুবাদ: নূহ বলল, ‘হে আমার রব, আমার কওম আমাকে অস্বীকার করেছে’;
(আশ-শুআরা আয়াত: ১১৭)

76 ৭৬
وَ لَقَدۡ اَخَذۡنٰهُمۡ بِالۡعَذَابِ فَمَا اسۡتَکَانُوۡا لِرَبِّهِمۡ وَ مَا یَتَضَرَّعُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি তাদেরকে আযাব দ্বারা পাকড়াও করলাম, তবুও তারা তাদের রবের কাছে নত হয়নি এবং বিনীত প্রার্থনাও করে না।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৭৬)

10 ১০
هُوَ الَّذِیۡۤ اَنۡزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً لَّکُمۡ مِّنۡهُ شَرَابٌ وَّ مِنۡهُ شَجَرٌ فِیۡهِ تُسِیۡمُوۡنَ
অনুবাদ: তিনিই সে সত্তা, যিনি আসমান থেকে পানি বর্ষণ করেন, যাতে রয়েছে তোমাদের জন্য পানীয় এবং তা থেকে হয় উদ্ভিত, যাতে তোমরা জন্তু চরাও।
(আন-নাহাল আয়াত: ১০)

29 ২৯
وَ کُلَّ شَیۡءٍ اَحۡصَیۡنٰهُ کِتٰبًا
অনুবাদ: আর সব কিছুই আমি লিখিতভাবে সংরক্ষণ করেছি।
(আন-নাবা আয়াত: ২৯)

68 ৬৮
وَ الَّذِیۡنَ لَا یَدۡعُوۡنَ مَعَ اللّٰهِ اِلٰـهًا اٰخَرَ وَ لَا یَقۡتُلُوۡنَ النَّفۡسَ الَّتِیۡ حَرَّمَ اللّٰهُ اِلَّا بِالۡحَقِّ وَ لَا یَزۡنُوۡنَ ۚ وَ مَنۡ یَّفۡعَلۡ ذٰلِکَ یَلۡقَ اَثَامًا
অনুবাদ: আর যারা আল্লাহর সাথে অন্য ইলাহকে ডাকে না এবং যারা আল্লাহ যে নাফসকে হত্যা করা নিষেধ করেছেন যথার্থ কারণ ছাড়া তাকে হত্যা করে না। আর যারা ব্যভিচার করে না। আর যে তা করবে সে আযাবপ্রাপ্ত হবে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৬৮)

14 ১৪
یَوۡمَ تَرۡجُفُ الۡاَرۡضُ وَ الۡجِبَالُ وَ کَانَتِ الۡجِبَالُ کَثِیۡبًا مَّهِیۡلًا
অনুবাদ: যেদিন যমীন ও পর্বতমালা প্রকম্পিত হবে এবং পাহাড়গুলো চলমান বালুকারাশিতে পরিণত হবে।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ১৪)

89 ৮৯
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ اٰتَیۡنٰهُمُ الۡکِتٰبَ وَ الۡحُکۡمَ وَ النُّبُوَّۃَ ۚ فَاِنۡ یَّکۡفُرۡ بِهَا هٰۤؤُلَآءِ فَقَدۡ وَکَّلۡنَا بِهَا قَوۡمًا لَّیۡسُوۡا بِهَا بِکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: এরাই তারা, যাদেরকে আমি দান করেছি কিতাব, হুকুম ও নবুওয়াত। অতএব যদি তারা এর সাথে কুফরী করে, তবে আমি এগুলোর তত্ত্বাবধায়ক এমন কওমকে করেছি, যারা এর ব্যাপারে কাফির নয়।
(আল-আনআম আয়াত: ৮৯)

145 ১৪৫
وَ لَئِنۡ اَتَیۡتَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ بِکُلِّ اٰیَۃٍ مَّا تَبِعُوۡا قِبۡلَتَکَ ۚ وَ مَاۤ اَنۡتَ بِتَابِعٍ قِبۡلَتَهُمۡ ۚ وَ مَا بَعۡضُهُمۡ بِتَابِعٍ قِبۡلَۃَ بَعۡضٍ ؕ وَ لَئِنِ اتَّبَعۡتَ اَهۡوَآءَهُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَکَ مِنَ الۡعِلۡمِ ۙ اِنَّکَ اِذًا لَّمِنَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে তুমি যদি তাদের নিকট সব নিদর্শন নিয়ে আস, তারা তোমার কিবলার অনুসরণ করবে না আর তুমিও তাদের কিবলার অনুসরণকারী নও এবং তারা একে অপরের কিবলার অনুসরণকারী নয়। আর যদি তুমি তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ কর তোমার নিকট জ্ঞান আসার পর, তবে নিশ্চয় তুমি তখন যালিমদের অন্তর্ভুক্ত।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৪৫)

2 ২
یُنَزِّلُ الۡمَلٰٓئِکَۃَ بِالرُّوۡحِ مِنۡ اَمۡرِهٖ عَلٰی مَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِهٖۤ اَنۡ اَنۡذِرُوۡۤا اَنَّهٗ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّاۤ اَنَا فَاتَّقُوۡنِ
অনুবাদ: তিনি ফেরেশতাদের আপন নির্দেশে ওহী* দিয়ে নাযিল করেন তার বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা তার প্রতি; যেন তোমরা সতর্ক কর যে, আমি ছাড়া কোন ইলাহ নেই। অতএব, তোমরা আমাকে ভয় কর।
(আন-নাহাল আয়াত: ২)

100 ১০০
اَوَ کُلَّمَا عٰهَدُوۡا عَهۡدًا نَّبَذَهٗ فَرِیۡقٌ مِّنۡهُمۡ ؕ بَلۡ اَکۡثَرُهُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: তবে কি যখনই তারা কোন ওয়াদা করেছে, তখনই তাদের মধ্য থেকে কোন এক দল তা ছুড়ে মেরেছে? বরং তাদের অধিকাংশ ঈমান রাখে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১০০)

44 ৪৪
فَاَلۡقَوۡا حِبَالَهُمۡ وَ عِصِیَّهُمۡ وَ قَالُوۡا بِعِزَّۃِ فِرۡعَوۡنَ اِنَّا لَنَحۡنُ الۡغٰلِبُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা তাদের রশি ও লাঠি নিক্ষেপ করল এবং বলল, ‘ফির‘আউনের মর্যাদার কসম! অবশ্যই আমরা বিজয়ী হব।’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৪৪)

135 ১৩৫
وَ قَالُوۡا کُوۡنُوۡا هُوۡدًا اَوۡ نَصٰرٰی تَهۡتَدُوۡا ؕ قُلۡ بَلۡ مِلَّۃَ اِبۡرٰهٖمَ حَنِیۡفًا ؕ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘তোমরা ইয়াহূদী কিংবা নাসারা হয়ে যাও, হিদায়াত পেয়ে যাবে’। বল, ‘বরং আমরা ইবরাহীমের মিল্লাতের অনুসরণ করি, যে একনিষ্ঠ ছিল এবং যে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৩৫)

11 ১১
وَ لَقَدۡ خَلَقۡنٰکُمۡ ثُمَّ صَوَّرۡنٰکُمۡ ثُمَّ قُلۡنَا لِلۡمَلٰٓئِکَۃِ اسۡجُدُوۡا لِاٰدَمَ ٭ۖ فَسَجَدُوۡۤا اِلَّاۤ اِبۡلِیۡسَ ؕ لَمۡ یَکُنۡ مِّنَ السّٰجِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি। তারপর তোমাদের আকৃতি দিয়েছি। তারপর ফেরেশতাদেরকে বলেছি, ‘তোমরা আদমকে সিজদা কর’। অতঃপর তারা সিজদা করেছে, ইবলীস ছাড়া। সে সিজদাকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না।
(আল-আরাফ আয়াত: ১১)

30 ৩০
کَذٰلِکَ اَرۡسَلۡنٰکَ فِیۡۤ اُمَّۃٍ قَدۡ خَلَتۡ مِنۡ قَبۡلِهَاۤ اُمَمٌ لِّتَتۡلُوَا۠ عَلَیۡهِمُ الَّذِیۡۤ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ وَ هُمۡ یَکۡفُرُوۡنَ بِالرَّحۡمٰنِ ؕ قُلۡ هُوَ رَبِّیۡ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ عَلَیۡهِ تَوَکَّلۡتُ وَ اِلَیۡهِ مَتَابِ
অনুবাদ: এমনিভাবে আমি তোমাকে পাঠিয়েছি এমন এক জাতির নিকট, যার পূর্বে অনেক জাতি গত হয়েছে, যেন আমি তোমার প্রতি যে ওহী প্রেরণ করেছি, তা তাদের নিকট তিলাওয়াত কর। অথচ তারা রহমানকে অস্বীকার করে। বল, ‘তিনি আমার রব, তিনি ছাড়া আর কোন (সত্য) ইলাহ নেই, তাঁরই উপর আমি তাওয়াক্কুল করেছি এবং তাঁরই দিকে আমার প্রত্যাবর্তন’।
(আর-রাদ আয়াত: ৩০)

15 ১৫
وَ اَمَّا الۡقٰسِطُوۡنَ فَکَانُوۡا لِجَهَنَّمَ حَطَبًا
অনুবাদ: ‘আর যারা সীমালঙ্ঘনকারী, তারা তো জাহান্নামের ইন্ধন’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ১৫)

33 ৩৩
اَمۡ یَقُوۡلُوۡنَ تَقَوَّلَهٗ ۚ بَلۡ لَّا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি বলে, ‘সে এটা বানিয়ে বলছে?’ বরং তারা ঈমান আনে না।
(আত-তূর আয়াত: ৩৩)

15 ১৫
قُلۡ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اِنۡ عَصَیۡتُ رَبِّیۡ عَذَابَ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: বল, ‘যদি আমি আমার রবের অবাধ্য হই তবে নিশ্চয় আমি ভয় করি মহা দিবসের আযাবকে।
(আল-আনআম আয়াত: ১৫)

23 ২৩
لِنُرِیَکَ مِنۡ اٰیٰتِنَا الۡکُبۡرٰی
অনুবাদ: এটা এজন্য যে, আমি তোমাকে আমার বড় বড় নিদর্শনসমূহের কিছু দেখাব।
(ত্ব-হা আয়াত: ২৩)

35 ৩৫
وَ اِنۡ خِفۡتُمۡ شِقَاقَ بَیۡنِهِمَا فَابۡعَثُوۡا حَکَمًا مِّنۡ اَهۡلِهٖ وَ حَکَمًا مِّنۡ اَهۡلِهَا ۚ اِنۡ یُّرِیۡدَاۤ اِصۡلَاحًا یُّوَفِّقِ اللّٰهُ بَیۡنَهُمَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلِیۡمًا خَبِیۡرًا
অনুবাদ: আর যদি তোমরা তাদের উভয়ের মধ্যে বিচ্ছেদের আশঙ্কা কর তাহলে স্বামীর পরিবার থেকে একজন বিচারক এবং স্ত্রীর পরিবার থেকে একজন বিচারক পাঠাও। যদি তারা মীমাংসা চায় তাহলে আল্লাহ উভয়ের মধ্যে মিল করে দেবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞানী, সম্যক অবগত।
(আন-নিসা আয়াত: ৩৫)

126 ১২৬
وَ اِنۡ عَاقَبۡتُمۡ فَعَاقِبُوۡا بِمِثۡلِ مَا عُوۡقِبۡتُمۡ بِهٖ ؕ وَ لَئِنۡ صَبَرۡتُمۡ لَهُوَ خَیۡرٌ لِّلصّٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তোমরা শাস্তি দাও, তবে ঠিক ততটুকু শাস্তি দাও যতটুকু তোমাদের দেয়া হয়েছে। আর যদি তোমরা সবর কর, তবে তাই সবরকারীদের জন্য উত্তম।
(আন-নাহাল আয়াত: ১২৬)

29 ২৯
هُوَ الَّذِیۡ خَلَقَ لَکُمۡ مَّا فِی الۡاَرۡضِ جَمِیۡعًا ٭ ثُمَّ اسۡتَوٰۤی اِلَی السَّمَآءِ فَسَوّٰىهُنَّ سَبۡعَ سَمٰوٰتٍ ؕ وَ هُوَ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তিনিই যমীনে যা আছে সব তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন। তারপর আসমানের প্রতি খেয়াল করলেন এবং তাকে সাত আসমানে সুবিন্যস্ত করলেন। আর সব কিছু সম্পর্কে তিনি সম্যক জ্ঞাত।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৯)

73 ৭৩
اَوۡ یَنۡفَعُوۡنَکُمۡ اَوۡ یَضُرُّوۡنَ
অনুবাদ: ‘অথবা তারা কি তোমাদের উপকার কিংবা ক্ষতি করতে পারে’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ৭৩)

21 ২১
قَالَ کَذٰلِکِ ۚ قَالَ رَبُّکِ هُوَ عَلَیَّ هَیِّنٌ ۚ وَ لِنَجۡعَلَهٗۤ اٰیَۃً لِّلنَّاسِ وَ رَحۡمَۃً مِّنَّا ۚ وَ کَانَ اَمۡرًا مَّقۡضِیًّا
অনুবাদ: সে বলল, ‘এভাবেই। তোমার রব বলেছেন, এটা আমার জন্য সহজ। আর যেন আমি তাকে করে দেই মানুষের জন্য নিদর্শন এবং আমার পক্ষ থেকে রহমত। আর এটি একটি সিদ্ধান্তকৃত বিষয়’।
(মারইয়াম আয়াত: ২১)

72 ৭২
اِنَّا عَرَضۡنَا الۡاَمَانَۃَ عَلَی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ الۡجِبَالِ فَاَبَیۡنَ اَنۡ یَّحۡمِلۡنَهَا وَ اَشۡفَقۡنَ مِنۡهَا وَ حَمَلَهَا الۡاِنۡسَانُ ؕ اِنَّهٗ کَانَ ظَلُوۡمًا جَهُوۡلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি আসমানসমূহ, যমীন ও পর্বতমালার প্রতি এ আমানত পেশ করেছি, অতঃপর তারা তা বহন করতে অস্বীকার করেছে এবং এতে ভীত হয়েছে। আর মানুষ তা বহন করেছে। নিশ্চয় সে ছিল অতিশয় যালিম, একান্তই অজ্ঞ।
(আল-আহযাব আয়াত: ৭২)

28 ২৮
وَ جَعَلَهَا کَلِمَۃًۢ بَاقِیَۃً فِیۡ عَقِبِهٖ لَعَلَّهُمۡ یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: আর এটিকে সে তার উত্তরসূরীদের মধ্যে এক চিরন্তন বাণী বানিয়ে রেখে গেল, যাতে তারা প্রত্যাবর্তন করতে পারে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ২৮)

88 ৮৮
لَا تَمُدَّنَّ عَیۡنَیۡکَ اِلٰی مَا مَتَّعۡنَا بِهٖۤ اَزۡوَاجًا مِّنۡهُمۡ وَ لَا تَحۡزَنۡ عَلَیۡهِمۡ وَ اخۡفِضۡ جَنَاحَکَ لِلۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আমি তাদের কিছু শ্রেণীকে যে ভোগ-উপকরণ দিয়েছি, তার প্রতি তুমি দু’চোখ প্রসারিত করো না। আর তাদের জন্য দুঃখিত হয়ো না এবং মুমিনদের জন্য তোমার বাহু অবনত কর।
(আল-হিজর আয়াত: ৮৮)

20 ২০
وَ نُفِخَ فِی الصُّوۡرِ ؕ ذٰلِکَ یَوۡمُ الۡوَعِیۡدِ
অনুবাদ: আর শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে। এটাই হল প্রতিশ্রুত দিন।
(কাফ আয়াত: ২০)

24 ২৪
اِذۡهَبۡ اِلٰی فِرۡعَوۡنَ اِنَّهٗ طَغٰی
অনুবাদ: ‘ফির‘আউনের কাছে যাও; নিশ্চয় সে সীমালঙ্ঘন করেছে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ২৪)

120 ১২০
ثُمَّ اَغۡرَقۡنَا بَعۡدُ الۡبٰقِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর বাকীদের ডুবিয়ে দিলাম।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১২০)

163 ১৬৩
وَ اِلٰـهُکُمۡ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ الرَّحۡمٰنُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আর তোমাদের ইলাহ এক ইলাহ। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। তিনি অতি দয়াময়, পরম দয়ালু।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৬৩)

98 ৯৮
ذٰلِکَ جَزَآؤُهُمۡ بِاَنَّهُمۡ کَفَرُوۡا بِاٰیٰتِنَا وَ قَالُوۡۤاءَ اِذَا کُنَّا عِظَامًا وَّ رُفَاتًاءَ اِنَّا لَمَبۡعُوۡثُوۡنَ خَلۡقًا جَدِیۡدًا
অনুবাদ: এটাই তাদের প্রতিদান, কারণ তারা আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করেছে এবং বলেছে, ‘আমরা যখন হাড্ডি ও ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে যাব, তখন আমরা কি নতুন সৃষ্টিরূপে পুনরুজ্জীবিত হব’?
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৯৮)

6 ৬
اِذۡ هُمۡ عَلَیۡهَا قُعُوۡدٌ ۙ
অনুবাদ: যখন তারা তার কিনারায় উপবিষ্ট ছিল।
(আল-বুরুজ আয়াত: ৬)

6 ৬
فَکَانَتۡ هَبَآءً مُّنۡۢبَثًّا ۙ
অনুবাদ: অতঃপর তা বিক্ষিপ্ত ধূলিকণায় পরিণত হবে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৬)

29 ২৯
فَکَفٰی بِاللّٰهِ شَهِیۡدًۢا بَیۡنَنَا وَ بَیۡنَکُمۡ اِنۡ کُنَّا عَنۡ عِبَادَتِکُمۡ لَغٰفِلِیۡنَ
অনুবাদ: ‘সুতরাং আল্লাহই আমাদের ও তোমাদের মধ্যে সাক্ষী হিসেবে যথেষ্ট। আমরা নিশ্চয় তোমাদের ইবাদাত সম্পর্কে গাফেল ছিলাম’।
(ইউনুস আয়াত: ২৯)

4 ৪
فَالۡمُقَسِّمٰتِ اَمۡرًا ۙ
অনুবাদ: অতঃপর [আল্লাহর] নির্দেশ বণ্টনকারী ফেরেশতাগণের।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৪)

60 ৬০
اِلَّا مَنۡ تَابَ وَ اٰمَنَ وَ عَمِلَ صَالِحًا فَاُولٰٓئِکَ یَدۡخُلُوۡنَ الۡجَنَّۃَ وَ لَا یُظۡلَمُوۡنَ شَیۡئًا
অনুবাদ: তবে তারা নয় যারা তাওবা করেছে, ঈমান এনেছে এবং সৎকর্ম করেছে; তারাই জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তাদের প্রতি কোন যুলম করা হবে না।
(মারইয়াম আয়াত: ৬০)

17 ১৭
اِنَّمَا التَّوۡبَۃُ عَلَی اللّٰهِ لِلَّذِیۡنَ یَعۡمَلُوۡنَ السُّوۡٓءَ بِجَهَالَۃٍ ثُمَّ یَتُوۡبُوۡنَ مِنۡ قَرِیۡبٍ فَاُولٰٓئِکَ یَتُوۡبُ اللّٰهُ عَلَیۡهِمۡ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلِیۡمًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: নিশ্চয় তাওবা কবূল করা আল্লাহর জিম্মায় তাদের জন্য, যারা অজ্ঞতাবশত মন্দ কাজ করে। তারপর শীঘ্রই তাওবা করে। অতঃপর আল্লাহ এদের তাওবা কবুল করবেন আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নিসা আয়াত: ১৭)

68 ৬৮
وَ مَنۡ نُّعَمِّرۡهُ نُنَکِّسۡهُ فِی الۡخَلۡقِ ؕ اَفَلَا یَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি যাকে দীর্ঘ জীবন দান করি, সৃষ্টি-অবয়বে আমি তার পরিবর্তন ঘটাই। তবুও কি তারা বুঝবে না?
(ইয়াসীন আয়াত: ৬৮)

35 ৩৫
قُلۡ هَلۡ مِنۡ شُرَکَآئِکُمۡ مَّنۡ یَّهۡدِیۡۤ اِلَی الۡحَقِّ ؕ قُلِ اللّٰهُ یَهۡدِیۡ لِلۡحَقِّ ؕ اَفَمَنۡ یَّهۡدِیۡۤ اِلَی الۡحَقِّ اَحَقُّ اَنۡ یُّتَّبَعَ اَمَّنۡ لَّا یَهِدِّیۡۤ اِلَّاۤ اَنۡ یُّهۡدٰی ۚ فَمَا لَکُمۡ ۟ کَیۡفَ تَحۡکُمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমাদের শরীকদের কেউ কি আছে, যে সত্যের পথ দেখাবে’? বল, ‘আল্লাহই সত্যের পথ দেখান। যিনি সত্যের পথ দেখান, তিনিই কি অনুসরণ করার অধিক হকদার, নাকি সে, যে পথ দেখানো ছাড়া পথ পায় না। সুতরাং তোমাদের কী হল? তোমরা কেমন বিচার করছ’।
(ইউনুস আয়াত: ৩৫)

151 ১৫১
سَنُلۡقِیۡ فِیۡ قُلُوۡبِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوا الرُّعۡبَ بِمَاۤ اَشۡرَکُوۡا بِاللّٰهِ مَا لَمۡ یُنَزِّلۡ بِهٖ سُلۡطٰنًا ۚ وَ مَاۡوٰىهُمُ النَّارُ ؕ وَ بِئۡسَ مَثۡوَی الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: অচিরেই আমি কাফিরদের অন্তরসমূহে আতঙ্ক ঢেলে দেব। কারণ তারা আল্লাহর সাথে শরীক করেছে, যে সম্পর্কে আল্লাহ কোন প্রমাণ নাযিল করেননি। আর তাদের আশ্রয়স্থল হল আগুন এবং যালিমদের ঠিকানা কতই না নিকৃষ্ট!
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৫১)

64 ৬৪
وَ مَا نَتَنَزَّلُ اِلَّا بِاَمۡرِ رَبِّکَ ۚ لَهٗ مَا بَیۡنَ اَیۡدِیۡنَا وَ مَا خَلۡفَنَا وَ مَا بَیۡنَ ذٰلِکَ ۚ وَ مَا کَانَ رَبُّکَ نَسِیًّا
অনুবাদ: (জিবরীল বলল) ‘আর আমরা আপনার রবের নির্দেশ ছাড়া অবতরণ করি না। যা আমাদের সামনে আছে, আর যা আছে আমাদের পিছনে এবং যা রয়েছে এতদোভয়ের মধ্যে, সব তাঁরই মালিকানাধীন। আর আপনার রব ভুলে যান না।
(মারইয়াম আয়াত: ৬৪)

122 ১২২
یٰبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ اذۡکُرُوۡا نِعۡمَتِیَ الَّتِیۡۤ اَنۡعَمۡتُ عَلَیۡکُمۡ وَ اَنِّیۡ فَضَّلۡتُکُمۡ عَلَی الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: হে বনী ইসরাঈল, তোমরা আমার নিআমতকে স্মরণ কর, যা আমি তোমাদেরকে দিয়েছি। আর নিশ্চয় আমি তোমাদেরকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি সৃষ্টিকুলের উপর।
(আল-বাকারা আয়াত: ১২২)

59 ৫৯
الَّذِیۡنَ صَبَرُوۡا وَ عَلٰی رَبِّهِمۡ یَتَوَکَّلُوۡنَ
অনুবাদ: যারা ধৈর্য ধারণ করে এবং তাদের রবের উপরই তাওয়াক্কুল করে।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৫৯)

96 ৯৬
وَ اللّٰهُ خَلَقَکُمۡ وَ مَا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘অথচ আল্লাহই তোমাদেরকে এবং তোমরা যা কর তা সৃষ্টি করেছেন’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ৯৬)

12 ১২
وَ مَا لَنَاۤ اَلَّا نَتَوَکَّلَ عَلَی اللّٰهِ وَ قَدۡ هَدٰىنَا سُبُلَنَا ؕ وَ لَنَصۡبِرَنَّ عَلٰی مَاۤ اٰذَیۡتُمُوۡنَا ؕ وَ عَلَی اللّٰهِ فَلۡیَتَوَکَّلِ الۡمُتَوَکِّلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমরা কেন আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করব না, অথচ তিনিই আমাদেরকে আমাদের পথের দিশা দিয়েছেন। আর তোমরা আমাদের যে কষ্ট দিচ্ছ, আমরা তার উপর অবশ্যই সবর করব। আর আল্লাহর উপরই যেন তাওয়াক্কুলকারীরা তাওয়াক্কুল করে’।
(ইবরাহীম আয়াত: ১২)

43 ৪৩
خَاشِعَۃً اَبۡصَارُهُمۡ تَرۡهَقُهُمۡ ذِلَّۃٌ ؕ وَ قَدۡ کَانُوۡا یُدۡعَوۡنَ اِلَی السُّجُوۡدِ وَ هُمۡ سٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের দৃষ্টিসমূহ অবনত অবস্থায় থাকবে, অপমান তাদেরকে আচ্ছন্ন করবে। অথচ তাদেরকে তো নিরাপদ অবস্থায় সিজদা করার জন্য আহবান করা হত (তখন তো তারা সিজদা করেনি)।
(আল-কলম আয়াত: ৪৩)

17 ১৭
وَ یَوۡمَ یَحۡشُرُهُمۡ وَ مَا یَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ فَیَقُوۡلُ ءَاَنۡتُمۡ اَضۡلَلۡتُمۡ عِبَادِیۡ هٰۤؤُلَآءِ اَمۡ هُمۡ ضَلُّوا السَّبِیۡلَ
অনুবাদ: আর সেদিন তাদেরকে এবং আল্লাহ ছাড়া যা কিছুর উপাসনা তারা করত সবাইকে তিনি একত্র করবেন, তারপর বলবেন, ‘তোমরা কি আমার এই বান্দাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছ’ না তারা নিজেরাই পথভ্রষ্ট হয়েছে?’
(আল-ফুরকান আয়াত: ১৭)

168 ১৬৮
لَوۡ اَنَّ عِنۡدَنَا ذِکۡرًا مِّنَ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: ‘যদি আমাদের কাছে পূর্বর্তীদের মত কোন উপদেশ (কিতাব) থাকত,
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৬৮)

21 ২১
وَ لَا تَکُوۡنُوۡا کَالَّذِیۡنَ قَالُوۡا سَمِعۡنَا وَ هُمۡ لَا یَسۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা বলে আমরা শুনেছি অথচ তারা শুনে না।
(আল-আনফাল আয়াত: ২১)

69 ৬৯
وَ رَبُّکَ یَعۡلَمُ مَا تُکِنُّ صُدُوۡرُهُمۡ وَ مَا یُعۡلِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমার রব জানেন, তাদের অন্তর যা গোপন করে আর তারা যা প্রকাশ করে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৬৯)

2 ২
تِلۡکَ اٰیٰتُ الۡکِتٰبِ الۡمُبِیۡنِ
অনুবাদ: এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত।
(আল-কাসাস আয়াত: ২)

93 ৯৩
وَ تَقَطَّعُوۡۤا اَمۡرَهُمۡ بَیۡنَهُمۡ ؕ کُلٌّ اِلَیۡنَا رٰجِعُوۡنَ
অনুবাদ: কিন্তু তারা নিজদের কার্যকলাপে পরস্পরের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করেছে। সকলেই আমার নিকট প্রত্যাবর্তন করবে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৯৩)

44 ৪৪
وَ مَا کُنۡتَ بِجَانِبِ الۡغَرۡبِیِّ اِذۡ قَضَیۡنَاۤ اِلٰی مُوۡسَی الۡاَمۡرَ وَ مَا کُنۡتَ مِنَ الشّٰهِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর (হে নবী) আমি যখন মূসাকে বিধান দিয়েছিলাম তখন তুমি (তূর পাহাড়ের) পশ্চিম পার্শে উপস্থিত ছিলে না। আর তুমি প্রত্যক্ষদর্শীদের অন্তর্ভুক্তও ছিলে না।
(আল-কাসাস আয়াত: ৪৪)

8 ৮
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَهُمۡ اَجۡرٌ غَیۡرُ مَمۡنُوۡنٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান আনে এবং সৎকাজ করে তাদের জন্য রয়েছে নিরবচ্ছিন্ন প্রতিদান।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৮)

100 ১০০
قُلۡ لَّوۡ اَنۡتُمۡ تَمۡلِکُوۡنَ خَزَآئِنَ رَحۡمَۃِ رَبِّیۡۤ اِذًا لَّاَمۡسَکۡتُمۡ خَشۡیَۃَ الۡاِنۡفَاقِ ؕ وَ کَانَ الۡاِنۡسَانُ قَتُوۡرًا
অনুবাদ: বল, ‘যদি তোমরা আমার রবের রহমতের ভান্ডারসমূহের মালিক হতে, তবুও খরচ হয়ে যাওয়ার ভয়ে তোমরা তা আটকে রাখতে; আর মানুষ তো অতি কৃপণ’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১০০)

8 ৮
فَاَهۡلَکۡنَاۤ اَشَدَّ مِنۡهُمۡ بَطۡشًا وَّ مَضٰی مَثَلُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: ফলে তাদের চেয়েও শক্তিতে প্রবলদেরকে আমি ধ্বংস করে দিয়েছিলাম। আর পূর্ববর্তীদের দৃষ্টান্ত অতীত হয়ে গেছে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৮)

87 ৮৭
اِنۡ هُوَ اِلَّا ذِکۡرٌ لِّلۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: সৃষ্টিকুলের জন্য এ তো উপদেশ ছাড়া আর কিছু নয়।
(সোয়াদ আয়াত: ৮৭)

41 ৪১
وَ لَمَنِ انۡتَصَرَ بَعۡدَ ظُلۡمِهٖ فَاُولٰٓئِکَ مَا عَلَیۡهِمۡ مِّنۡ سَبِیۡلٍ
অনুবাদ: তবে অত্যাচারিত হবার পর যারা প্রতিবিধান করে, তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না।
(আশ-শূরা আয়াত: ৪১)

274 ২৭৪
اَلَّذِیۡنَ یُنۡفِقُوۡنَ اَمۡوَالَهُمۡ بِالَّیۡلِ وَ النَّهَارِ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً فَلَهُمۡ اَجۡرُهُمۡ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ۚ وَ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: যারা তাদের সম্পদ ব্যয় করে রাতে ও দিনে, গোপনে ও প্রকাশ্যে। অতএব, তাদের জন্যই রয়েছে তাদের রবের নিকট তাদের প্রতিদান। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৭৪)

140 ১৪০
وَ قَدۡ نَزَّلَ عَلَیۡکُمۡ فِی الۡکِتٰبِ اَنۡ اِذَا سَمِعۡتُمۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ یُکۡفَرُ بِهَا وَ یُسۡتَهۡزَاُ بِهَا فَلَا تَقۡعُدُوۡا مَعَهُمۡ حَتّٰی یَخُوۡضُوۡا فِیۡ حَدِیۡثٍ غَیۡرِهٖۤ ۫ۖ اِنَّکُمۡ اِذًا مِّثۡلُهُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ جَامِعُ الۡمُنٰفِقِیۡنَ وَ الۡکٰفِرِیۡنَ فِیۡ جَهَنَّمَ جَمِیۡعَۨا
অনুবাদ: আর তিনি তো কিতাবে তোমাদের প্রতি নাযিল করেছেন যে, যখন তোমরা শুনবে আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করা হচ্ছে এবং সেগুলো নিয়ে উপহাস করা হচ্ছে, তাহলে তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা অন্য কথায় নিবিষ্ট হয়, তা না হলে তোমরাও তাদের মত হয়ে যাবে। নিশ্চয় আল্লাহ মুনাফিক ও কাফিরদের সকলকে জাহান্নামে একত্রকারী।
(আন-নিসা আয়াত: ১৪০)

26 ২৬
ثُمَّ شَقَقۡنَا الۡاَرۡضَ شَقًّا
অনুবাদ: তারপর যমীনকে যথাযথভাবে বিদীর্ণ করি।
(আবাসা আয়াত: ২৬)

68 ৬৮
وَ رَبُّکَ یَخۡلُقُ مَا یَشَآءُ وَ یَخۡتَارُ ؕ مَا کَانَ لَهُمُ الۡخِیَرَۃُ ؕ سُبۡحٰنَ اللّٰهِ وَ تَعٰلٰی عَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমার রব যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন এবং মনোনীত করেন, তাদের কোন এখতিয়ার নাই। আল্লাহ পবিত্র মহান এবং তারা যা শরীক করে তিনি তা থেকে ঊর্ধ্বে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৬৮)

18 ১৮
وَ لَا تَحٰٓضُّوۡنَ عَلٰی طَعَامِ الۡمِسۡکِیۡنِ
অনুবাদ: আর তোমরা মিসকীনদের খাদ্যদানে পরষ্পরকে উৎসাহিত কর না।
(আল-ফাজর আয়াত: ১৮)

79 ৭৯
فَتَوَکَّلۡ عَلَی اللّٰهِ ؕ اِنَّکَ عَلَی الۡحَقِّ الۡمُبِیۡنِ
অনুবাদ: অতএব আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল কর; কারণ তুমি সুস্পষ্ট সত্যের ওপর অধিষ্ঠিত আছ।
(আন-নামাল আয়াত: ৭৯)

13 ১৩
لَاَنۡتُمۡ اَشَدُّ رَهۡبَۃً فِیۡ صُدُوۡرِهِمۡ مِّنَ اللّٰهِ ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ قَوۡمٌ لَّا یَفۡقَهُوۡنَ
অনুবাদ: প্রকৃতপক্ষে তাদের অন্তরে আল্লাহর চাইতে তোমাদের ভয় বেশী; এটা এ কারণে যে, তারা অবুঝ সম্প্রদায়।
(আল-হাশর আয়াত: ১৩)

96 ৯৬
وَ لَوۡ اَنَّ اَهۡلَ الۡقُرٰۤی اٰمَنُوۡا وَ اتَّقَوۡا لَفَتَحۡنَا عَلَیۡهِمۡ بَرَکٰتٍ مِّنَ السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ وَ لٰکِنۡ کَذَّبُوۡا فَاَخَذۡنٰهُمۡ بِمَا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি জনপদসমূহের অধিবাসীরা ঈমান আনত এবং তাকওয়া অবলম্বন করত তাহলে আমি অবশ্যই আসমান ও যমীন থেকে বরকতসমূহ তাদের উপর খুলে দিতাম; কিন্তু তারা অস্বীকার করল। অতঃপর তারা যা অর্জন করত তার কারণে আমি তাদেরকে পাকড়াও করলাম।
(আল-আরাফ আয়াত: ৯৬)

46 ৪৬
وَ بَیۡنَهُمَا حِجَابٌ ۚ وَ عَلَی الۡاَعۡرَافِ رِجَالٌ یَّعۡرِفُوۡنَ کُلًّۢا بِسِیۡمٰهُمۡ ۚ وَ نَادَوۡا اَصۡحٰبَ الۡجَنَّۃِ اَنۡ سَلٰمٌ عَلَیۡکُمۡ ۟ لَمۡ یَدۡخُلُوۡهَا وَ هُمۡ یَطۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে থাকবে পর্দা এবং আ‘রাফের* উপর থাকবে কিছু লোক, যারা প্রত্যেককে তাদের চি‎‎হ্ন দ্বারা চিনবে। আর তারা জান্নাতের অধিবাসীদেরকে ডাকবে যে,‘তোমাদের উপর সালাম’। তারা (এখনো) তাতে প্রবেশ করেনি তবে তারা আশা করবে।
(আল-আরাফ আয়াত: ৪৬)

11 ১১
وَ اِنۡ فَاتَکُمۡ شَیۡءٌ مِّنۡ اَزۡوَاجِکُمۡ اِلَی الۡکُفَّارِ فَعَاقَبۡتُمۡ فَاٰتُوا الَّذِیۡنَ ذَهَبَتۡ اَزۡوَاجُهُمۡ مِّثۡلَ مَاۤ اَنۡفَقُوۡا ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ الَّذِیۡۤ اَنۡتُمۡ بِهٖ مُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যদি কেউ হাতছাড়া হয়ে কাফিরদের নিকট চলে যায়, অতঃপর যদি তোমরা যুদ্ধজয়ী হয়ে গনীমত লাভ কর, তাহলে যাদের স্ত্রীরা চলে গেছে, তাদেরকে তারা যা ব্যয় করেছে, তার সমপরিমাণ প্রদান কর। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যার প্রতি তোমরা বিশ্বাসী।
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ১১)

20 ২০
یَحۡسَبُوۡنَ الۡاَحۡزَابَ لَمۡ یَذۡهَبُوۡا ۚ وَ اِنۡ یَّاۡتِ الۡاَحۡزَابُ یَوَدُّوۡا لَوۡ اَنَّهُمۡ بَادُوۡنَ فِی الۡاَعۡرَابِ یَسۡاَلُوۡنَ عَنۡ اَنۡۢبَآئِکُمۡ ؕ وَ لَوۡ کَانُوۡا فِیۡکُمۡ مَّا قٰتَلُوۡۤا اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: তারা মনে করে, সম্মিলিত বাহিনী চলে যায়নি। তবে সম্মিলিত বাহিনী* যদি এসে পড়ে তখন তারা কামনা করবে যে, নিশ্চয় যদি তারা মরুবাসী বেদুঈনদের মধ্যে অবস্থান করে তোমাদের খবর জিজ্ঞাসা করতে পারত [তবে ভালই হত]! আর যদি এরা তোমাদের মধ্যে থাকত তাহলে তারা অল্পই যুদ্ধ করত।
(আল-আহযাব আয়াত: ২০)

8 ৮
فَاِذَا النُّجُوۡمُ طُمِسَتۡ ۙ
অনুবাদ: যখন তারকারাজি আলোহীন হবে,
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৮)

103 ১০৩
یَّتَخَافَتُوۡنَ بَیۡنَهُمۡ اِنۡ لَّبِثۡتُمۡ اِلَّا عَشۡرًا
অনুবাদ: সেদিন তারা চুপে চুপে নিজদের মধ্যে বলাবলি করবে, ‘তোমরা মাত্র দশদিন অবস্থান করেছিলে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১০৩)

6 ৬
لِتُنۡذِرَ قَوۡمًا مَّاۤ اُنۡذِرَ اٰبَآؤُهُمۡ فَهُمۡ غٰفِلُوۡنَ
অনুবাদ: যাতে তুমি এমন এক কওমকে সতর্ক কর, যাদের পিতৃপুরুষদেরকে সতর্ক করা হয়নি, কাজেই তারা উদাসীন।
(ইয়াসীন আয়াত: ৬)

24 ২৪
اَصۡحٰبُ الۡجَنَّۃِ یَوۡمَئِذٍ خَیۡرٌ مُّسۡتَقَرًّا وَّ اَحۡسَنُ مَقِیۡلًا
অনুবাদ: সেদিন জান্নাতবাসীরা বাসস্থান হিসেবে উত্তম এবং বিশ্রামস্থল হিসেবে উৎকৃষ্ট অবস্থায় থাকবে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ২৪)

8 ৮
فِیۡۤ اَیِّ صُوۡرَۃٍ مَّا شَآءَ رَکَّبَکَ
অনুবাদ: যে আকৃতিতে তিনি চেয়েছেন তোমাকে গঠন করেছেন।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ৮)

197 ১৯৭
اَوَ لَمۡ یَکُنۡ لَّهُمۡ اٰیَۃً اَنۡ یَّعۡلَمَهٗ عُلَمٰٓؤُا بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ
অনুবাদ: এটা কি তাদের জন্য একটি নিদর্শন নয় যে, বনী ইসরাঈলের পন্ডিতগণ তা জানে?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৯৭)

29 ২৯
وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ لِفُرُوۡجِهِمۡ حٰفِظُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা তাদের যৌনাংগসমূহের হিফাযতকারী।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ২৯)

35 ৩৫
وَ اِنۡ کَانَ کَبُرَ عَلَیۡکَ اِعۡرَاضُهُمۡ فَاِنِ اسۡتَطَعۡتَ اَنۡ تَبۡتَغِیَ نَفَقًا فِی الۡاَرۡضِ اَوۡ سُلَّمًا فِی السَّمَآءِ فَتَاۡتِیَهُمۡ بِاٰیَۃٍ ؕ وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ لَجَمَعَهُمۡ عَلَی الۡهُدٰی فَلَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡجٰهِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তাদের উপেক্ষা তোমার উপর কঠিন মনে হয়, তাহলে যদি তুমি পার যমীনে কোন সুড়ঙ্গ অথবা আসমানে কোন সিঁড়ি অনুসন্ধান করতে, অতঃপর তাদের কাছে কোন নিদর্শন নিয়ে আসতে (তবে কর)। যদি আল্লাহ চাইতেন তিনি অবশ্যই তাদেরকে হিদায়াতের উপর একত্র করতেন। সুতরাং তুমি কখনো মূর্খদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।
(আল-আনআম আয়াত: ৩৫)

37 ৩৭
وَ لَقَدۡ رَاوَدُوۡهُ عَنۡ ضَیۡفِهٖ فَطَمَسۡنَاۤ اَعۡیُنَهُمۡ فَذُوۡقُوۡا عَذَابِیۡ وَ نُذُرِ
অনুবাদ: আর তারা তার কাছে তার মেহমানদেরকে (অসদুদ্দেশ্যে) দাবী করল। তখন আমি তাদের চোখগুলোকে অন্ধ করে দিলাম। (আর বললাম) আমার আযাব ও সাবধানবাণীর পরিণাম আস্বাদন কর।
(আল-কামার আয়াত: ৩৭)

4 ৪
الَّذِیۡۤ اَطۡعَمَهُمۡ مِّنۡ جُوۡعٍ ۬ۙ وَّ اٰمَنَهُمۡ مِّنۡ خَوۡفٍ
অনুবাদ: যিনি ক্ষুধায় তাদেরকে আহার দিয়েছেন আর ভয় থেকে তাদেরকে নিরাপদ করেছেন।
(আল-কুরাইশ আয়াত: ৪)

41 ৪১
قَالَ هٰذَا صِرَاطٌ عَلَیَّ مُسۡتَقِیۡمٌ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘এটা আমার দিকে আনয়নকারী সরল পথ’।
(আল-হিজর আয়াত: ৪১)

31 ৩১
وَ قَالُوۡا لَوۡ لَا نُزِّلَ هٰذَا الۡقُرۡاٰنُ عَلٰی رَجُلٍ مِّنَ الۡقَرۡیَتَیۡنِ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: আর তারা বলল, ‘এ কুরআন কেন দুই জনপদের মধ্যকার কোন মহান ব্যক্তির উপর নাযিল করা হল না’?।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৩১)

19 ১৯
اَوۡ کَصَیِّبٍ مِّنَ السَّمَآءِ فِیۡهِ ظُلُمٰتٌ وَّ رَعۡدٌ وَّ بَرۡقٌ ۚ یَجۡعَلُوۡنَ اَصَابِعَهُمۡ فِیۡۤ اٰذَانِهِمۡ مِّنَ الصَّوَاعِقِ حَذَرَ الۡمَوۡتِ ؕ وَ اللّٰهُ مُحِیۡطٌۢ بِالۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: কিংবা আকাশের বর্ষণমুখর মেঘের ন্যায়, যাতে রয়েছে ঘন অন্ধকার, বজ্রধ্বনি ও বিদ্যুৎচমক। বজ্রের গর্জনে তারা মৃত্যুর ভয়ে তাদের কানে আঙুল দিয়ে রাখে। আর আল্লাহ কাফিরদেরকে পরিবেষ্টন করে আছেন।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৯)

22 ২২
بَلۡ قَالُوۡۤا اِنَّا وَجَدۡنَاۤ اٰبَآءَنَا عَلٰۤی اُمَّۃٍ وَّ اِنَّا عَلٰۤی اٰثٰرِهِمۡ مُّهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: বরং তারা বলে, ‘আমরা নিশ্চয় আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে এক মতাদর্শের উপর পেয়েছি, আর নিশ্চয় আমরা তাদের পদাঙ্ক অনুসরণে হিদায়াতপ্রাপ্ত হব’।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ২২)

28 ২৮
لَا یَتَّخِذِ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ الۡکٰفِرِیۡنَ اَوۡلِیَآءَ مِنۡ دُوۡنِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ۚ وَ مَنۡ یَّفۡعَلۡ ذٰلِکَ فَلَیۡسَ مِنَ اللّٰهِ فِیۡ شَیۡءٍ اِلَّاۤ اَنۡ تَتَّقُوۡا مِنۡهُمۡ تُقٰىۃً ؕ وَ یُحَذِّرُکُمُ اللّٰهُ نَفۡسَهٗ ؕ وَ اِلَی اللّٰهِ الۡمَصِی
অনুবাদ: মুমিনরা যেন মুমিনদের ছাড়া কাফিরদেরকে বন্ধু না বানায়। আর যে কেউ এরূপ করবে, আল্লাহর সাথে তার কোন সম্পর্ক নেই। তবে যদি তাদের পক্ষ থেকে তোমাদের কোন ভয়ের আশঙ্কা থাকে। আর আল্লাহ তোমাদেরকে তাঁর নিজের ব্যাপারে সতর্ক করছেন এবং আল্লাহর নিকটই প্রত্যাবর্তন।
(আলে-ইমরান আয়াত: ২৮)

18 ১৮
اِلَّا مَنِ اسۡتَرَقَ السَّمۡعَ فَاَتۡبَعَهٗ شِهَابٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: তবে যে গোপনে শোনে, তৎক্ষণাৎ সুস্পষ্ট জ্বলন্ত অগ্নিশিখা তার পিছু নেয়।
(আল-হিজর আয়াত: ১৮)

8 ৮
جَزَآؤُهُمۡ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ جَنّٰتُ عَدۡنٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ رَضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ ؕ ذٰلِکَ لِمَنۡ خَشِیَ رَبَّهٗ
অনুবাদ: তাদের রবের কাছে তাদের পুরস্কার হবে স্থায়ী জান্নাত, যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত, সেখানে তারা থাকবে স্থায়ীভাবে। আল্লাহ তাদের উপর সন্তুষ্ট হয়েছেন তারাও আল্লাহর উপর সন্তুষ্ট হয়েছে। এটি তার জন্য, যে স্বীয় রবকে ভয় করে।
(আল-বায়্যিনাহ আয়াত: ৮)

27 ২৭
اِلَّا مَنِ ارۡتَضٰی مِنۡ رَّسُوۡلٍ فَاِنَّهٗ یَسۡلُکُ مِنۡۢ بَیۡنِ یَدَیۡهِ وَ مِنۡ خَلۡفِهٖ رَصَدًا
অনুবাদ: তবে তাঁর মনোনীত রাসূল ছাড়া। আর তিনি তখন তার সামনে ও তার পিছনে প্রহরী নিযুক্ত করবেন।
(আল-জ্বিন আয়াত: ২৭)

35 ৩৫
لِیَاۡکُلُوۡا مِنۡ ثَمَرِهٖ ۙ وَ مَا عَمِلَتۡهُ اَیۡدِیۡهِمۡ ؕ اَفَلَا یَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: যাতে তারা তার ফল খেতে পারে, অথচ তাদের হাত তা বানায়নি। তবুও কি তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে না?
(ইয়াসীন আয়াত: ৩৫)

95 ৯৫
وَ جُنُوۡدُ اِبۡلِیۡسَ اَجۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর ইবলীসের সকল সৈন্যবাহিনীকে।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৯৫)

9 ৯
قَدۡ اَفۡلَحَ مَنۡ زَکّٰىهَا ۪ۙ
অনুবাদ: নিঃসন্দেহে সে সফলকাম হয়েছে, যে তাকে পরিশুদ্ধ করেছে।
(আশ-শামস আয়াত: ৯)

2 ২
اِنۡ یَّثۡقَفُوۡکُمۡ یَکُوۡنُوۡا لَکُمۡ اَعۡدَآءً وَّ یَبۡسُطُوۡۤا اِلَیۡکُمۡ اَیۡدِیَهُمۡ وَ اَلۡسِنَتَهُمۡ بِالسُّوۡٓءِ وَ وَدُّوۡا لَوۡ تَکۡفُرُوۡنَ ؕ
অনুবাদ: তারা যদি তোমাদেরকে বাগে পায় তবে তোমাদের শত্রু হবে এবং মন্দ নিয়ে তোমাদের দিকে তাদের হাত ও যবান বাড়াবে; তারা কামনা করে যদি তোমরা কুফরি করতে!
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ২)

116 ১১৬
وَ اِذۡ قُلۡنَا لِلۡمَلٰٓئِکَۃِ اسۡجُدُوۡا لِاٰدَمَ فَسَجَدُوۡۤا اِلَّاۤ اِبۡلِیۡسَ ؕ اَبٰی
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি ফেরেশতাদেরকে বললাম, ‘তোমরা আদমকে সিজদা কর,’ তখন ইবলীস ছাড়া সকলেই সিজদা করল; সে অমান্য করল।
(ত্ব-হা আয়াত: ১১৬)

4 ৪
هُوَ الَّذِیۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ فِیۡ سِتَّۃِ اَیَّامٍ ثُمَّ اسۡتَوٰی عَلَی الۡعَرۡشِ ؕ یَعۡلَمُ مَا یَلِجُ فِی الۡاَرۡضِ وَ مَا یَخۡرُجُ مِنۡهَا وَ مَا یَنۡزِلُ مِنَ السَّمَآءِ وَ مَا یَعۡرُجُ فِیۡهَا ؕ وَ هُوَ مَعَکُمۡ اَیۡنَ مَا کُنۡتُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: তিনিই আসমানসমূহ ও যমীন ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, তারপর তিনি আরশে উঠেছেন। তিনি জানেন যমীনে যা কিছু প্রবেশ করে এবং তা থেকে যা কিছু বের হয়; আর আসমান থেকে যা কিছু অবতীর্ণ হয় এবং তাতে যা কিছু উত্থিত হয়। আর তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথেই আছেন। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ তার সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-হাদীদ আয়াত: ৪)

1 ১
الٓمَّٓ
অনুবাদ: আলিফ-লাম-মীম।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১)

6 ৬
کَلَّاۤ اِنَّ الۡاِنۡسَانَ لَیَطۡغٰۤی
অনুবাদ: কখনো নয়, নিশ্চয় মানুষ সীমালঙ্ঘন করে থাকে।
(আল-আলাক আয়াত: ৬)

6 ৬
یَوۡمَ تَرۡجُفُ الرَّاجِفَۃُ
অনুবাদ: সেদিন কম্পনকারী* প্রকম্পিত করবে।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৬)

44 ৪৪
ثُمَّ اَرۡسَلۡنَا رُسُلَنَا تَتۡرَا ؕ کُلَّمَا جَآءَ اُمَّۃً رَّسُوۡلُهَا کَذَّبُوۡهُ فَاَتۡبَعۡنَا بَعۡضَهُمۡ بَعۡضًا وَّ جَعَلۡنٰهُمۡ اَحَادِیۡثَ ۚ فَبُعۡدًا لِّقَوۡمٍ لَّا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: এরপর আমি আমাদের রাসূলদেরকে ধারাবাহিকভাবে প্রেরণ করেছি, যখনই কোন জাতির কাছে তাদের রাসূল আসত, তখনই তারা তাকে অস্বীকার করত। অতঃপর আমি এদের এককে অপরের অনুসরণে ধ্বংস করে দিয়েছি এবং তাদেরকে কাহিনীতে পরিণত করেছি। সুতরাং ধ্বংস হোক সে কওম যারা ঈমান আনে না।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৪৪)

55 ৫৫
فَاطَّلَعَ فَرَاٰهُ فِیۡ سَوَآءِ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: অতঃপর সে উঁকি দিয়ে দেখবে এবং তাকে (পৃথিবীর সঙ্গীকে) দেখবে জাহান্নামের মধ্যস্থলে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৫৫)

99 ৯৯
حَتّٰۤی اِذَا جَآءَ اَحَدَهُمُ الۡمَوۡتُ قَالَ رَبِّ ارۡجِعُوۡنِ
অনুবাদ: অবশেষে যখন তাদের কারো মৃত্যু আসে, সে বলে, ‘হে আমার রব, আমাকে ফেরত পাঠান,
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৯৯)

60 ৬০
وَ هُوَ الَّذِیۡ یَتَوَفّٰىکُمۡ بِالَّیۡلِ وَ یَعۡلَمُ مَا جَرَحۡتُمۡ بِالنَّهَارِ ثُمَّ یَبۡعَثُکُمۡ فِیۡهِ لِیُقۡضٰۤی اَجَلٌ مُّسَمًّی ۚ ثُمَّ اِلَیۡهِ مَرۡجِعُکُمۡ ثُمَّ یُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই রাতে তোমাদেরকে মৃত্যু দেন এবং দিনে তোমরা যা কামাই কর তিনি তা জানেন। তারপর তিনি তোমাদেরকে দিনে পুনরায় জাগিয়ে তুলেন, যাতে নির্দিষ্ট মেয়াদ পূর্ণ করা হয়। তারপর তাঁর দিকেই তোমাদের প্রত্যাবর্তন। তারপর তোমরা যা করতে তিনি তোমাদেরকে সে বিষয়ে অবহিত করবেন।
(আল-আনআম আয়াত: ৬০)

38 ৩৮
هُنَالِکَ دَعَا زَکَرِیَّا رَبَّهٗ ۚ قَالَ رَبِّ هَبۡ لِیۡ مِنۡ لَّدُنۡکَ ذُرِّیَّۃً طَیِّبَۃً ۚ اِنَّکَ سَمِیۡعُ الدُّعَآءِ
অনুবাদ: সেখানে যাকারিয়্যা তার রবের কাছে প্রার্থনা করেছিল, সে বলল, ‘হে আমর রব, আমাকে আপনার পক্ষ থেকে উত্তম সন্তান দান করুন। নিশ্চয় আপনি প্রার্থনা শ্রবণকারী’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৩৮)

43 ৪৩
یَوۡمَ یَخۡرُجُوۡنَ مِنَ الۡاَجۡدَاثِ سِرَاعًا کَاَنَّهُمۡ اِلٰی نُصُبٍ یُّوۡفِضُوۡنَ
অনুবাদ: যেদিন দ্রুতবেগে তারা কবর থেকে বের হয়ে আসবে, যেন তারা কোন লক্ষ্যের দিকে ছুটছে,
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৪৩)

9 ৯
وَ لَئِنۡ اَذَقۡنَا الۡاِنۡسَانَ مِنَّا رَحۡمَۃً ثُمَّ نَزَعۡنٰهَا مِنۡهُ ۚ اِنَّهٗ لَیَـُٔوۡسٌ کَفُوۡرٌ
অনুবাদ: আর যদি আমি মানুষকে আমার পক্ষ থেকে রহমত আস্বাদন করাই, অতঃপর তার থেকে তা কেড়ে নেই, নিশ্চয় সে তখন (হয়ে পড়বে) নিরাশ, অকৃতজ্ঞ।
(হূদ আয়াত: ৯)

77 ৭৭
وَ نَادَوۡا یٰمٰلِکُ لِیَقۡضِ عَلَیۡنَا رَبُّکَ ؕ قَالَ اِنَّکُمۡ مّٰکِثُوۡنَ
অনুবাদ: তারা চিৎকার করে বলবে, ‘হে মালিক, তোমার রব যেন আমাদেরকে শেষ করে দেন’। সে বলবে, ‘নিশ্চয় তোমরা অবস্থানকারী’।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৭৭)

1 ১
اِنَّاۤ اَرۡسَلۡنَا نُوۡحًا اِلٰی قَوۡمِهٖۤ اَنۡ اَنۡذِرۡ قَوۡمَکَ مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি নূহকে পাঠিয়েছিলাম তার কওমের কাছে (এ কথা বলে), ‘তোমার কওমকে সতর্ক কর, তাদের নিকট যন্ত্রণাদায়ক আযাব আসার পূর্বে’।
(নূহ আয়াত: ১)

18 ১৮
اِنَّ هٰذَا لَفِی الصُّحُفِ الۡاُوۡلٰی
অনুবাদ: নিশ্চয় এটা আছে পূর্ববর্তী সহীফাসমূহে।
(আল-আলা আয়াত: ১৮)

12 ১২
اِذِ انۡۢبَعَثَ اَشۡقٰهَا
অনুবাদ: যখন তাদের সর্বাধিক হতভাগা ব্যক্তিটি তৎপর হয়ে উঠল।
(আশ-শামস আয়াত: ১২)

15 ১৫
(سُجود) وَ لِلّٰهِ یَسۡجُدُ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ طَوۡعًا وَّ کَرۡهًا وَّ ظِلٰلُهُمۡ بِالۡغُدُوِّ وَ الۡاٰصَالِ
অনুবাদ: আর আল্লাহর জন্যই আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদা করে এবং সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও। [সাজদাহ] ۩
(আর-রাদ আয়াত: ১৫)

30 ৩০
وَ مَا کَانَ لَنَا عَلَیۡکُمۡ مِّنۡ سُلۡطٰنٍ ۚ بَلۡ کُنۡتُمۡ قَوۡمًا طٰغِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের উপর আমাদের কোন কর্তৃত্ব ছিল না, বরং তোমরা ছিলে সীমালঙ্ঘনকারী কওম’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৩০)

117 ১১৭
اِنۡ یَّدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اِلَّاۤ اِنٰثًا ۚ وَ اِنۡ یَّدۡعُوۡنَ اِلَّا شَیۡطٰنًا مَّرِیۡدًا
অনুবাদ: আল্লাহ ছাড়া তারা শুধু নারীমূর্তিকে ডাকে এবং কেবল* অবাধ্য শয়তানকে ডাকে।
(আন-নিসা আয়াত: ১১৭)

71 ৭১
وَ سِیۡقَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِلٰی جَهَنَّمَ زُمَرًا ؕ حَتّٰۤی اِذَا جَآءُوۡهَا فُتِحَتۡ اَبۡوَابُهَا وَ قَالَ لَهُمۡ خَزَنَتُهَاۤ اَلَمۡ یَاۡتِکُمۡ رُسُلٌ مِّنۡکُمۡ یَتۡلُوۡنَ عَلَیۡکُمۡ اٰیٰتِ رَبِّکُمۡ وَ یُنۡذِرُوۡنَکُمۡ لِقَآءَ یَوۡمِکُمۡ هٰذَا ؕ قَالُوۡا بَلٰی وَ لٰکِنۡ حَقَّتۡ کَلِمَۃُ الۡعَذَابِ عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর কাফিরদেরকে দলে দলে জাহান্নামের দিকে হাঁকিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। অবশেষে তারা যখন জাহান্নামের কাছে এসে পৌঁছবে তখন তার দরজাগুলো খুলে দেয়া হবে এবং জাহান্নামের রক্ষীরা তাদেরকে বলবে, ‘তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের কাছে কি রাসূলগণ আসেনি, যারা তোমাদের কাছে তোমাদের রবের আয়াতগুলো তিলাওয়াত করত এবং এ দিনের সাক্ষাৎ সম্পর্কে তোমাদেরকে সতর্ক করত’? তারা বলবে, ‘অবশ্যই এসেছিল’; কিন্তু কাফিরদের উপর আযাবের বাণী সত্যে পরিণত হল।
(আয-যুমার আয়াত: ৭১)

33 ৩৩
کَذَّبَتۡ قَوۡمُ لُوۡطٍۭ بِالنُّذُرِ
অনুবাদ: লূতের কওম সতর্ককারীদেরকে মিথ্যাবাদী বলেছিল।
(আল-কামার আয়াত: ৩৩)

41 ৪১
اَوَ لَمۡ یَرَوۡا اَنَّا نَاۡتِی الۡاَرۡضَ نَنۡقُصُهَا مِنۡ اَطۡرَافِهَا ؕ وَ اللّٰهُ یَحۡکُمُ لَا مُعَقِّبَ لِحُکۡمِهٖ ؕ وَ هُوَ سَرِیۡعُ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: তারা কি দেখে না, আমি যমীনকে চতুর্দিক থেকে সংকীর্ণ করে আনছি। আর আল্লাহই হুকুম করেন এবং তাঁর হুকুম প্রত্যাখ্যান করার কেউ নেই এবং তিনিই দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী।
(আর-রাদ আয়াত: ৪১)

21 ২১
هٰذَا یَوۡمُ الۡفَصۡلِ الَّذِیۡ کُنۡتُمۡ بِهٖ تُکَذِّبُوۡنَ
অনুবাদ: এটি ফয়সালা করার দিন যা তোমরা অস্বীকার করতে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ২১)

163 ১৬৩
وَ سۡـَٔلۡهُمۡ عَنِ الۡقَرۡیَۃِ الَّتِیۡ کَانَتۡ حَاضِرَۃَ الۡبَحۡرِ ۘ اِذۡ یَعۡدُوۡنَ فِی السَّبۡتِ اِذۡ تَاۡتِیۡهِمۡ حِیۡتَانُهُمۡ یَوۡمَ سَبۡتِهِمۡ شُرَّعًا وَّ یَوۡمَ لَا یَسۡبِتُوۡنَ ۙ لَا تَاۡتِیۡهِمۡ ۚۛ کَذٰلِکَ ۚۛ نَبۡلُوۡهُمۡ بِمَا کَانُوۡا یَفۡسُقُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের কাছে জিজ্ঞেস কর সাগরের নিকটে অবস্থিত জনপদটি* সম্পর্কে, যখন তারা শনিবারে সীমালংঘন করত। যখন তাদের কাছে শনিবারে তাদের মাছগুলো ভেসে আসত। আর যেদিন তারা শনিবার যাপন করত না, সেদিন তাদের কাছে আসত না। এভাবে আমি তাদেরকে পরীক্ষা করতাম। কারণ তারা পাপাচার করত।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৬৩)

153 ১৫৩
اَصۡطَفَی الۡبَنَاتِ عَلَی الۡبَنِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি কি পুত্রসন্তানদের উপর কন্যা সন্তানদের বেছে নিয়েছেন?
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৫৩)

68 ৬৮
وَ اِنَّ رَبَّکَ لَهُوَ الۡعَزِیۡزُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রব তো মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৬৮)

119 ১১৯
قَالَ اللّٰهُ هٰذَا یَوۡمُ یَنۡفَعُ الصّٰدِقِیۡنَ صِدۡقُهُمۡ ؕ لَهُمۡ جَنّٰتٌ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ رَضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ ؕ ذٰلِکَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: আল্লাহ বলবেন, ‘এটা হল সেই দিন যেদিন সত্যবাদীগণকে তাদের সততা উপকার করবে। তাদের জন্য আছে জান্নাতসমূহ যার নীচে প্রবাহিত হবে নদীসমূহ। সেখানে তারা হবে চিরস্থায়ী। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন, তারাও তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। এটা মহাসাফল্য।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১১৯)

133 ১৩৩
وَ اِنَّ لُوۡطًا لَّمِنَ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় লূতও ছিল রাসূলদেরই একজন।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৩৩)

93 ৯৩
وَ قُلِ الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ سَیُرِیۡکُمۡ اٰیٰتِهٖ فَتَعۡرِفُوۡنَهَا ؕ وَ مَا رَبُّکَ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর বল, ‘সকল প্রশংসা আল্লাহর; অচিরেই তিনি তোমাদেরকে তাঁর নিদর্শনসমূহ দেখাবেন, তখন তোমরা তা চিনতে পারবে আর তোমরা যা আমল কর সে ব্যাপারে তোমাদের রব বেখবর নন।’
(আন-নামাল আয়াত: ৯৩)

80 ৮০
وَ عَلَّمۡنٰهُ صَنۡعَۃَ لَبُوۡسٍ لَّکُمۡ لِتُحۡصِنَکُمۡ مِّنۡۢ بَاۡسِکُمۡ ۚ فَهَلۡ اَنۡتُمۡ شٰکِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমিই তাকে তোমাদের জন্য বর্ম বানানো শিক্ষা দিয়েছিলাম। যাতে তা যুদ্ধে তোমাদেরকে রক্ষা করতে পারে। সুতরাং তোমরা কি কৃতজ্ঞ হবে?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৮০)

23 ২৩
وَ اِنۡ کُنۡتُمۡ فِیۡ رَیۡبٍ مِّمَّا نَزَّلۡنَا عَلٰی عَبۡدِنَا فَاۡتُوۡا بِسُوۡرَۃٍ مِّنۡ مِّثۡلِهٖ ۪ وَ ادۡعُوۡا شُهَدَآءَکُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি আমার বান্দার উপর যা নাযিল করেছি, যদি তোমরা সে সম্পর্কে সন্দেহে থাক, তবে তোমরা তার মত একটি সূরা নিয়ে আস এবং আল্লাহ ছাড়া তোমাদের সাক্ষীসমূহকে ডাক; যদি তোমরা সত্যবাদী হও।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৩)

9 ৯
وَ تَکُوۡنُ الۡجِبَالُ کَالۡعِهۡنِ ۙ
অনুবাদ: এবং পর্বতসমূহ হয়ে যাবে রঙিন পশমের ন্যায়।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৯)

97 ৯৭
وَ اقۡتَرَبَ الۡوَعۡدُ الۡحَقُّ فَاِذَا هِیَ شَاخِصَۃٌ اَبۡصَارُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ؕ یٰوَیۡلَنَا قَدۡ کُنَّا فِیۡ غَفۡلَۃٍ مِّنۡ هٰذَا بَلۡ کُنَّا ظٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর সত্য ওয়াদার সময় নিকটে আসলে হঠাৎ কাফিরদের চক্ষু স্থির হয়ে যাবে। তারা বলবে, ‘হায়, আমাদের দুর্ভোগ! আমরা তো এ বিষয়ে উদাসীন ছিলাম বরং আমরা ছিলাম যালিম’ ।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৯৭)

58 ৫৮
وَ رَبُّکَ الۡغَفُوۡرُ ذُو الرَّحۡمَۃِ ؕ لَوۡ یُؤَاخِذُهُمۡ بِمَا کَسَبُوۡا لَعَجَّلَ لَهُمُ الۡعَذَابَ ؕ بَلۡ لَّهُمۡ مَّوۡعِدٌ لَّنۡ یَّجِدُوۡا مِنۡ دُوۡنِهٖ مَوۡئِلًا
অনুবাদ: আর তোমার রব ক্ষমাশীল, দয়াময়। তারা যা উপার্জন করেছে, তার কারণে তিনি যদি তাদেরকে পাকড়াও করতেন তবে অবশ্যই তাদের জন্য আযাব ত্বরান্বিত করতেন। বরং তাদের জন্য রয়েছে প্রতিশ্রুত সময়, যা থেকে তারা কোন আশ্রয়স্থল পাবে না।
(আল-কাহফ আয়াত: ৫৮)

64 ৬৪
قَالَ هَلۡ اٰمَنُکُمۡ عَلَیۡهِ اِلَّا کَمَاۤ اَمِنۡتُکُمۡ عَلٰۤی اَخِیۡهِ مِنۡ قَبۡلُ ؕ فَاللّٰهُ خَیۡرٌ حٰفِظًا ۪ وَّ هُوَ اَرۡحَمُ الرّٰحِمِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তোমাদেরকে কি আমি তার ব্যাপারে নিরাপদ মনে করব, যেমন নিরাপদ মনে করেছিলাম ইতঃপূর্বে তার ভাইয়ের ব্যাপারে? তবে আল্লাহ উত্তম হেফাযতকারী এবং তিনিই সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু’।
(ইউসুফ আয়াত: ৬৪)

62 ৬২
وَ هُوَ الَّذِیۡ جَعَلَ الَّیۡلَ وَ النَّهَارَ خِلۡفَۃً لِّمَنۡ اَرَادَ اَنۡ یَّذَّکَّرَ اَوۡ اَرَادَ شُکُوۡرًا
অনুবাদ: আর তিনি দিবা-রাত্রিকে পরস্পরের অনুগামী করেছেন। যে উপদেশ গ্রহণ করতে চায় অথবা কৃতজ্ঞ হতে চায় তার জন্য।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৬২)

116 ১১৬
قَالُوۡا لَئِنۡ لَّمۡ تَنۡتَهِ یٰنُوۡحُ لَتَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمَرۡجُوۡمِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে নূহ, তুমি যদি বিরত না হও তবে অবশ্যই তুমি প্রস্তরাঘাতে নিহতদের অন্তর্ভুক্ত হবে’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১১৬)

35 ৩৫
قَالَ سَنَشُدُّ عَضُدَکَ بِاَخِیۡکَ وَ نَجۡعَلُ لَکُمَا سُلۡطٰنًا فَلَا یَصِلُوۡنَ اِلَیۡکُمَا ۚۛ بِاٰیٰتِنَاۤ ۚۛ اَنۡتُمَا وَ مَنِ اتَّبَعَکُمَا الۡغٰلِبُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ বললেন, ‘আমি তোমার ভাইয়ের মাধ্যমে তোমার বাহু শক্তিশালী করব এবং তোমাদের দু’জনকে ক্ষমতা দান করব, ফলে তারা তোমাদের কাছে পৌঁছতে পারবে না। আমার নিদর্শনাবলী দ্বারা তোমরা ও তোমাদের অনুসারীরা বিজয়ী হবে’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৩৫)

6 ৬
لَتَرَوُنَّ الۡجَحِیۡمَ
অনুবাদ: তোমরা অবশ্যই জাহান্নাম দেখবে;
(আত-তাকাসুর আয়াত: ৬)

5 ৫
یُدَبِّرُ الۡاَمۡرَ مِنَ السَّمَآءِ اِلَی الۡاَرۡضِ ثُمَّ یَعۡرُجُ اِلَیۡهِ فِیۡ یَوۡمٍ کَانَ مِقۡدَارُهٗۤ اَلۡفَ سَنَۃٍ مِّمَّا تَعُدُّوۡنَ
অনুবাদ: তিনি আসমান থেকে যমীন পর্যন্ত সকল কার্য পরিচালনা করেন। তারপর তা একদিন তাঁর কাছেই উঠবে। যেদিনের পরিমাণ হবে তোমাদের গণনায় হাজার বছর।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ৫)

28 ২৮
ذٰلِکَ جَزَآءُ اَعۡدَآءِ اللّٰهِ النَّارُ ۚ لَهُمۡ فِیۡهَا دَارُ الۡخُلۡدِ ؕ جَزَآءًۢ بِمَا کَانُوۡا بِاٰیٰتِنَا یَجۡحَدُوۡنَ
অনুবাদ: এই আগুন, আল্লাহর দুশমনদের প্রতিদান। সেখানে থাকবে তাদের জন্য স্থায়ী নিবাস তারা যে আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করত তারই প্রতিফলস্বরূপ।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ২৮)

19 ১৯
اِنَّاۤ اَرۡسَلۡنَا عَلَیۡهِمۡ رِیۡحًا صَرۡصَرًا فِیۡ یَوۡمِ نَحۡسٍ مُّسۡتَمِرٍّ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তাদের ওপর পাঠিয়েছিলাম প্রচন্ড শীতল ঝড়ো হাওয়া, অব্যাহত এক অমঙ্গল দিনে।
(আল-কামার আয়াত: ১৯)

43 ৪৩
وَ لَمۡ تَکُنۡ لَّهٗ فِئَۃٌ یَّنۡصُرُوۡنَهٗ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَ مَا کَانَ مُنۡتَصِرًا
অনুবাদ: আর আল্লাহ ছাড়া তার এমন কোন লোকবলও ছিল না যারা তাকে সাহায্য করবে এবং সে সাহায্যপ্রাপ্তও ছিল না।
(আল-কাহফ আয়াত: ৪৩)

64 ৬৪
وَ اَزۡلَفۡنَا ثَمَّ الۡاٰخَرِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি অপর দলটিকে সেই জায়গায় নিকটবর্তী করলাম,
(আশ-শুআরা আয়াত: ৬৪)

16 ১৬
الۡجَوَارِ الۡکُنَّسِ
অনুবাদ: যা চলমান, অদৃশ্য।
(আত-তাকভীর আয়াত: ১৬)

4 ৪
اِنَّ اِلٰـهَکُمۡ لَوَاحِدٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমাদের ইলাহ এক;
(আস-সাফফাত আয়াত: ৪)

10 ১০
وَ حُصِّلَ مَا فِی الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: আর অন্তরে যা আছে তা প্রকাশিত হবে।
(আল-আদিয়াত আয়াত: ১০)

6 ৬
وَ کَذٰلِکَ یَجۡتَبِیۡکَ رَبُّکَ وَ یُعَلِّمُکَ مِنۡ تَاۡوِیۡلِ الۡاَحَادِیۡثِ وَ یُتِمُّ نِعۡمَتَهٗ عَلَیۡکَ وَ عَلٰۤی اٰلِ یَعۡقُوۡبَ کَمَاۤ اَتَمَّهَا عَلٰۤی اَبَوَیۡکَ مِنۡ قَبۡلُ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ اِسۡحٰقَ ؕ اِنَّ رَبَّکَ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর এভাবে তোমার রব তোমাকে মনোনীত করবেন এবং তোমাকে স্বপ্নের ব্যাখ্যা শিক্ষা দেবেন। আর তোমার উপর ও ইয়াকূবের পরিবারের উপর তাঁর নিআমত পূর্ণ করবেন যেভাবে তিনি তা পূর্বে পূর্ণ করেছিলেন তোমার পিতৃপুরুষ ইবরাহীম ও ইসহাকের উপর, নিশ্চয় তোমার রব সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
(ইউসুফ আয়াত: ৬)

40 ৪০
قَالَ رَبِّ اَنّٰی یَکُوۡنُ لِیۡ غُلٰمٌ وَّ قَدۡ بَلَغَنِیَ الۡکِبَرُ وَ امۡرَاَتِیۡ عَاقِرٌ ؕ قَالَ کَذٰلِکَ اللّٰهُ یَفۡعَلُ مَا یَشَآءُ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, কীভাবে আমার পুত্র হবে? অথচ আমার তো বার্ধক্য এসে গিয়েছে, আর আমার স্ত্রী বন্ধা’। তিনি বললেন, ‘এভাবেই আল্লাহ যা ইচ্ছা তা করেন’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪০)

4 ৪
وَ اِذَا الۡقُبُوۡرُ بُعۡثِرَتۡ ۙ
অনুবাদ: আর যখন কবরগুলো উন্মোচিত হবে।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ৪)

3 ৩
اِنَّکَ لَمِنَ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তুমি রাসূলদের অন্তর্ভুক্ত।
(ইয়াসীন আয়াত: ৩)

3 ৩
وَ اِذَا الۡبِحَارُ فُجِّرَتۡ
অনুবাদ: আর যখন সমুদ্রগুলোকে একাকার করা হবে।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ৩)

17 ১৭
اَلۡیَوۡمَ تُجۡزٰی کُلُّ نَفۡسٍۭ بِمَا کَسَبَتۡ ؕ لَا ظُلۡمَ الۡیَوۡمَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ سَرِیۡعُ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: আজ প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার অর্জন অনুসারে প্রতিদান দেয়া হবে। আজ কোন যুল্ম নেই। নিশ্চয় আল্লাহ দ্রুত হিসাবগ্রহণকারী।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ১৭)

23 ২৩
فَوَ رَبِّ السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ اِنَّهٗ لَحَقٌّ مِّثۡلَ مَاۤ اَنَّکُمۡ تَنۡطِقُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব আসমান ও যমীনের রবের কসম, তোমরা যে কথা বলে থাক তার মতই এটি সত্য।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ২৩)

32 ৩২
وَ لَقَدۡ یَسَّرۡنَا الۡقُرۡاٰنَ لِلذِّکۡرِ فَهَلۡ مِنۡ مُّدَّکِرٍ
অনুবাদ: আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?
(আল-কামার আয়াত: ৩২)

15 ১৫
وَ یُذۡهِبۡ غَیۡظَ قُلُوۡبِهِمۡ ؕ وَ یَتُوۡبُ اللّٰهُ عَلٰی مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তাদের অন্তরসমূহের ক্রোধ দূর করবেন এবং আল্লাহ যাকে চান তার তাওবা কবুল করেন। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
(আত-তাওবা আয়াত: ১৫)

99 ৯৯
وَ لَوۡ شَآءَ رَبُّکَ لَاٰمَنَ مَنۡ فِی الۡاَرۡضِ کُلُّهُمۡ جَمِیۡعًا ؕ اَفَاَنۡتَ تُکۡرِهُ النَّاسَ حَتّٰی یَکُوۡنُوۡا مُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তোমার রব চাইতেন, তবে যমীনের সকলেই ঈমান আনত। তবে কি তুমি মানুষকে বাধ্য করবে, যাতে তারা মুমিন হয় ?
(ইউনুস আয়াত: ৯৯)

7 ৭
تَتۡبَعُهَا الرَّادِفَۃُ
অনুবাদ: তাকে অনুসরণ করবে পরবর্তী কম্পনকারী।*
(আন-নাযিআত আয়াত: ৭)

13 ১৩
فَلَمَّا جَآءَتۡهُمۡ اٰیٰتُنَا مُبۡصِرَۃً قَالُوۡا هٰذَا سِحۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: তারপর যখন আমার নিদর্শনগুলো দৃশ্যমান হয়ে তাদের কাছে আসল, তখন তারা বলল, এটা তো সুস্পষ্ট যাদু।
(আন-নামাল আয়াত: ১৩)

19 ১৯
فَاِنَّمَا هِیَ زَجۡرَۃٌ وَّاحِدَۃٌ فَاِذَا هُمۡ یَنۡظُرُوۡنَ
অনুবাদ: তা হবে কেবল এক আওয়াজ আর তৎক্ষণাৎ তারা দেখতে পাবে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৯)

100 ১০০
قُلۡ لَّا یَسۡتَوِی الۡخَبِیۡثُ وَ الطَّیِّبُ وَ لَوۡ اَعۡجَبَکَ کَثۡرَۃُ الۡخَبِیۡثِ ۚ فَاتَّقُوا اللّٰهَ یٰۤاُولِی الۡاَلۡبَابِ لَعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘অপবিত্র ও পবিত্র সমান নয়, যদিও অপবিত্রের আধিক্য তোমাকে মুগ্ধ করে। অতএব হে বুদ্ধিমান ব্যক্তিরা, আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর। যাতে তোমরা সফলকাম হও’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১০০)

35 ৩৫
فَاصۡبِرۡ کَمَا صَبَرَ اُولُوا الۡعَزۡمِ مِنَ الرُّسُلِ وَ لَا تَسۡتَعۡجِلۡ لَّهُمۡ ؕ کَاَنَّهُمۡ یَوۡمَ یَرَوۡنَ مَا یُوۡعَدُوۡنَ ۙ لَمۡ یَلۡبَثُوۡۤا اِلَّا سَاعَۃً مِّنۡ نَّهَارٍ ؕ بَلٰغٌ ۚ فَهَلۡ یُهۡلَکُ اِلَّا الۡقَوۡمُ الۡفٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তুমি ধৈর্যধারণ কর, যেমন ধৈর্যধারণ করেছিল সুদৃঢ় সংকল্পের অধিকারী রাসূলগণ। আর তাদের জন্য তাড়াহুড়া করো না। তাদেরকে যে বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছিল, যেদিন তারা তা প্রত্যক্ষ করবে, মনে হবে তারা পৃথিবীতে এক দিনের কিছু সময় অবস্থান করেছে। সুতরাং এটা এক ঘোষণা, তাই পাপাচারী কওমকেই ধ্বংস করা হবে।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৩৫)

9 ৯
یُخٰدِعُوۡنَ اللّٰهَ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا ۚ وَ مَا یَخۡدَعُوۡنَ اِلَّاۤ اَنۡفُسَهُمۡ وَ مَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা আল্লাহকে এবং যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে ধোঁকা দিচ্ছে। অথচ তারা নিজদেরকেই ধোঁকা দিচ্ছে এবং তারা তা অনুধাবন করে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ৯)

30 ৩০
اَمۡ یَقُوۡلُوۡنَ شَاعِرٌ نَّتَرَبَّصُ بِهٖ رَیۡبَ الۡمَنُوۡنِ
অনুবাদ: তারা কি বলছে, ‘সে (মুহাম্মাদ) একজন কবি? আমরা তার মৃত্যুর প্রতীক্ষা করছি।’
(আত-তূর আয়াত: ৩০)

41 ৪১
وَ لِیُمَحِّصَ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ یَمۡحَقَ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যাতে আল্লাহ পরিশুদ্ধ করেন ঈমানদারদেরকে এবং ধ্বংস করে দেন কাফিরদেরকে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪১)

113 ১১৩
وَ لَقَدۡ جَآءَهُمۡ رَسُوۡلٌ مِّنۡهُمۡ فَکَذَّبُوۡهُ فَاَخَذَهُمُ الۡعَذَابُ وَ هُمۡ ظٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই তাদের কাছে, তাদের মধ্য থেকে একজন রাসূল এসেছিল। তারপর তারা তাকে অস্বীকার করেছিল। ফলে আযাব তাদের পাকড়াও করেছিল এমতাবস্থায় যে, তারা ছিল যুলমকারী।
(আন-নাহাল আয়াত: ১১৩)

54 ৫৪
اَللّٰهُ الَّذِیۡ خَلَقَکُمۡ مِّنۡ ضُؔعۡفٍ ثُمَّ جَعَلَ مِنۡۢ بَعۡدِ ضُؔعۡفٍ قُوَّۃً ثُمَّ جَعَلَ مِنۡۢ بَعۡدِ قُوَّۃٍ ضُؔعۡفًا وَّ شَیۡبَۃً ؕ یَخۡلُقُ مَا یَشَآءُ ۚ وَ هُوَ الۡعَلِیۡمُ الۡقَدِیۡرُ
অনুবাদ: আল্লাহ, যিনি তোমাদের সৃষ্টি করেছেন দুর্বল বস্তু থেকে এবং দুর্বলতার পর তিনি শক্তি দান করেন। আর শক্তির পর তিনি আবার দেন দুর্বলতা ও বার্ধক্য। তিনি যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন এবং তিনিই সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান।
(আর-রুম আয়াত: ৫৪)

62 ৬২
اَللّٰهُ یَبۡسُطُ الرِّزۡقَ لِمَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِهٖ وَ یَقۡدِرُ لَهٗ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আল্লাহ তাঁর বান্দাদের মধ্যে যার জন্য ইচ্ছা করেন রিয্ক প্রশস্ত করে দেন এবং যার জন্য ইচ্ছা সীমিত করে দেন। নিশ্চয় আল্লাহ সকল বিষয়ে সম্যক অবগত।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৬২)

86 ৮৬
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ اشۡتَرَوُا الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا بِالۡاٰخِرَۃِ ۫ فَلَا یُخَفَّفُ عَنۡهُمُ الۡعَذَابُ وَ لَا هُمۡ یُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা আখিরাতের বিনিময়ে দুনিয়ার জীবনকে খরিদ করেছে। সুতরাং তাদের থেকে আযাব হালকা করা হবে না এবং তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ৮৬)

9 ৯
اَفَلَمۡ یَرَوۡا اِلٰی مَا بَیۡنَ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ مَا خَلۡفَهُمۡ مِّنَ السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ اِنۡ نَّشَاۡ نَخۡسِفۡ بِهِمُ الۡاَرۡضَ اَوۡ نُسۡقِطۡ عَلَیۡهِمۡ کِسَفًا مِّنَ السَّمَآءِ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لِّکُلِّ عَبۡدٍ مُّنِیۡبٍ
অনুবাদ: তারা কি তাদের সামনে ও তাদের পেছনে আসমান ও যমীনে যা আছে তার প্রতি লক্ষ্য করে না? যদি আমি ইচ্ছা করি তাহলে তাদেরকে সহ ভূমি ধসিয়ে দেব অথবা আসমান থেকে এক খন্ড (আযাব) তাদের উপর নিপতিত করব, অবশ্যই তাতে রয়েছে আল্লাহমুখী প্রত্যেক বান্দার জন্য নিদর্শন।
(সাবা আয়াত: ৯)

162 ১৬২
فَبَدَّلَ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا مِنۡهُمۡ قَوۡلًا غَیۡرَ الَّذِیۡ قِیۡلَ لَهُمۡ فَاَرۡسَلۡنَا عَلَیۡهِمۡ رِجۡزًا مِّنَ السَّمَآءِ بِمَا کَانُوۡا یَظۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তাদের মধ্য থেকে যারা যুলম করেছিল, তাদেরকে যা বলা হয়েছিল তার পরিবর্তে তারা অন্য কথা বলল। ফলে আমি আসমান থেকে তাদের উপর শাস্তি পাঠালাম, কারণ তারা যুলম করত।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৬২)

58 ৫৮
قُلۡ لَّوۡ اَنَّ عِنۡدِیۡ مَا تَسۡتَعۡجِلُوۡنَ بِهٖ لَقُضِیَ الۡاَمۡرُ بَیۡنِیۡ وَ بَیۡنَکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ اَعۡلَمُ بِالظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা যা নিয়ে তাড়াহুড়া করছ, তা যদি আমার কাছে থাকত, অবশ্যই আমার ও তোমাদের মাঝে বিষয়টির মীমাংসা হয়ে যেত। আর আল্লাহ যালিমদের ব্যাপারে অধিক জ্ঞাত’।
(আল-আনআম আয়াত: ৫৮)

21 ২১
وَ اِنۡ مِّنۡ شَیۡءٍ اِلَّا عِنۡدَنَا خَزَآئِنُهٗ ۫ وَ مَا نُنَزِّلُهٗۤ اِلَّا بِقَدَرٍ مَّعۡلُوۡمٍ
অনুবাদ: আর প্রতিটি বস্তুরই ভান্ডারসমূহ রয়েছে আমার কাছে এবং আমি তা অবতীর্ণ করি কেবল নির্দিষ্ট পরিমাণে।
(আল-হিজর আয়াত: ২১)

27 ২৭
وَ اِنۡ کَانَ قَمِیۡصُهٗ قُدَّ مِنۡ دُبُرٍ فَکَذَبَتۡ وَ هُوَ مِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর তার জামা যদি পেছন থেকে ছেঁড়া হয় তাহলে সে (মহিলা) মিথ্যা বলেছে এবং সে (পুরুষ) হচ্ছে সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত’।
(ইউসুফ আয়াত: ২৭)

12 ১২
الَّذِیۡ یَصۡلَی النَّارَ الۡکُبۡرٰی
অনুবাদ: যে ভয়াবহ আগুনে প্রবেশ করবে।
(আল-আলা আয়াত: ১২)

47 ৪৭
حَتّٰۤی اَتٰىنَا الۡیَقِیۡنُ
অনুবাদ: অবশেষে আমাদের কাছে মৃত্যু আগমন করে।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৪৭)

1 ১
اَلۡحَمۡدُ لِلّٰهِ الَّذِیۡ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ وَ لَهُ الۡحَمۡدُ فِی الۡاٰخِرَۃِ ؕ وَ هُوَ الۡحَکِیۡمُ الۡخَبِیۡرُ
অনুবাদ: সব প্রশংসা আল্লাহর, যিনি আসমানসমূহে যা কিছু আছে ও যমীনে যা কিছু আছে তার মালিক। আর আখিরাতেও সকল প্রশংসা তাঁরই এবং তিনি প্রজ্ঞাময়, সম্যক অবগত।
(সাবা আয়াত: ১)

118 ১১৮
وَ عَلَی الَّذِیۡنَ هَادُوۡا حَرَّمۡنَا مَا قَصَصۡنَا عَلَیۡکَ مِنۡ قَبۡلُ ۚ وَ مَا ظَلَمۡنٰهُمۡ وَ لٰکِنۡ کَانُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ یَظۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা ইহূদী হয়েছে, তাদের উপরও আমি তাই হারাম করেছি, যা আমি তোমার কাছে ইতঃপূর্বে বর্ণনা করেছি এবং আমি তাদের উপর যুলম করিনি; বরং তারাই তাদের নিজদের উপর যুলম করত।
(আন-নাহাল আয়াত: ১১৮)

19 ১৯
وَ یَوۡمَ یُحۡشَرُ اَعۡدَآءُ اللّٰهِ اِلَی النَّارِ فَهُمۡ یُوۡزَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর যেদিন আল্লাহর দুশমনদেরকে আগুনের দিকে সমবেত করা হবে তখন তাদেরকে বিভিন্ন দলে বিন্যস্ত করা হবে।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ১৯)

90 ৯০
وَ قَالَ الۡمَلَاُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ قَوۡمِهٖ لَئِنِ اتَّبَعۡتُمۡ شُعَیۡبًا اِنَّکُمۡ اِذًا لَّخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তার কওম থেকে যে নেতৃবৃন্দ কুফরী করেছিল তারা বলল, ‘যদি তোমরা শু‘আইবকে অনুসরণ কর তাহলে নিশ্চয় তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
(আল-আরাফ আয়াত: ৯০)

21 ২১
فَکَذَّبَ وَ عَصٰی
অনুবাদ: কিন্তু সে অস্বীকার করল এবং অমান্য করল।
(আন-নাযিআত আয়াত: ২১)

7 ৭
وَ اِذۡ یَعِدُکُمُ اللّٰهُ اِحۡدَی الطَّآئِفَتَیۡنِ اَنَّهَا لَکُمۡ وَ تَوَدُّوۡنَ اَنَّ غَیۡرَ ذَاتِ الشَّوۡکَۃِ تَکُوۡنُ لَکُمۡ وَ یُرِیۡدُ اللّٰهُ اَنۡ یُّحِقَّ الۡحَقَّ بِکَلِمٰتِهٖ وَ یَقۡطَعَ دَابِرَ الۡکٰفِرِیۡنَ ۙ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আল্লাহ তোমাদেরকে দু’দলের একটির ওয়াদা দিয়েছিলেন যে, নিশ্চয় তা তোমাদের জন্য হবে। আর তোমরা কামনা করছিলে যে, অস্ত্রহীন দলটি তোমাদের জন্য হবে এবং আল্লাহ চাচ্ছিলেন তাঁর কালেমাসমূহ দ্বারা সত্যকে সত্য প্রমাণ করবেন এবং কাফেরদের মূল কেটে দেবেন।
(আল-আনফাল আয়াত: ৭)

4 ৪
قٰلَ رَبِّیۡ یَعۡلَمُ الۡقَوۡلَ فِی السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ ۫ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: সে (রাসূল) বলল, ‘আমার রব আসমান ও যমীনের সমস্ত কথাই জানেন এবং তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৪)

83 ৮৩
وَ اِذَا جَآءَهُمۡ اَمۡرٌ مِّنَ الۡاَمۡنِ اَوِ الۡخَوۡفِ اَذَاعُوۡا بِهٖ ؕ وَ لَوۡ رَدُّوۡهُ اِلَی الرَّسُوۡلِ وَ اِلٰۤی اُولِی الۡاَمۡرِ مِنۡهُمۡ لَعَلِمَهُ الَّذِیۡنَ یَسۡتَنۡۢبِطُوۡنَهٗ مِنۡهُمۡ ؕ وَ لَوۡ لَا فَضۡلُ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ وَ رَحۡمَتُهٗ لَاتَّبَعۡتُمُ الشَّیۡطٰنَ اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: আর যখন তাদের কাছে শান্তি কিংবা ভীতিজনক কোন বিষয় আসে, তখন তারা তা প্রচার করে। আর যদি তারা সেটি রাসূলের কাছে এবং তাদের কর্তৃত্বের অধিকারীদের কাছে পৌঁছে দিত, তাহলে অবশ্যই তাদের মধ্যে যারা তা উদ্ভাবন করে তারা তা জানত। আর যদি তোমাদের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর রহমত না হত, তবে অবশ্যই অল্প কয়েকজন ছাড়া তোমরা শয়তানের অনুসরণ করতে।
(আন-নিসা আয়াত: ৮৩)

102 ১০২
قَدۡ سَاَلَهَا قَوۡمٌ مِّنۡ قَبۡلِکُمۡ ثُمَّ اَصۡبَحُوۡا بِهَا کٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের পূর্বে একটি কওম এরূপ প্রশ্ন করেছিল; তারপর তারা এর কারণে কাফির হয়ে গেল।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১০২)

2 ২
وُجُوۡهٌ یَّوۡمَئِذٍ خَاشِعَۃٌ
অনুবাদ: সেদিন অনেক চেহারা হবে অবনত।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ২)

20 ২০
وَ اِنِّیۡ عُذۡتُ بِرَبِّیۡ وَ رَبِّکُمۡ اَنۡ تَرۡجُمُوۡنِ
অনুবাদ: আর তোমাদের প্রস্তরাঘাত থেকে আমি আমার রব ও তোমাদের রবের কাছে আশ্রয় চাচ্ছি।
(আদ-দুখান আয়াত: ২০)

74 ৭৪
وَ یَوۡمَ یُنَادِیۡهِمۡ فَیَقُوۡلُ اَیۡنَ شُرَکَآءِیَ الَّذِیۡنَ کُنۡتُمۡ تَزۡعُمُوۡنَ
অনুবাদ: আর সেদিন তিনি তাদের ডাকবেন। অতঃপর বলবেন, ‘তোমরা যাদেরকে আমার শরীক মনে করতে তারা কোথায়’?
(আল-কাসাস আয়াত: ৭৪)

96 ৯৬
حَتّٰۤی اِذَا فُتِحَتۡ یَاۡجُوۡجُ وَ مَاۡجُوۡجُ وَ هُمۡ مِّنۡ کُلِّ حَدَبٍ یَّنۡسِلُوۡنَ
অনুবাদ: অবশেষে যখন ইয়া’জূজ ও মা’জূজকে মুক্তি দেয়া হবে, আর তারা প্রতিটি উঁচু ভূমি হতে ছুটে আসবে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৯৬)

77 ৭৭
فَانۡطَلَقَا ٝ حَتّٰۤی اِذَاۤ اَتَیَاۤ اَهۡلَ قَرۡیَۃِۣ اسۡتَطۡعَمَاۤ اَهۡلَهَا فَاَبَوۡا اَنۡ یُّضَیِّفُوۡهُمَا فَوَجَدَا فِیۡهَا جِدَارًا یُّرِیۡدُ اَنۡ یَّنۡقَضَّ فَاَقَامَهٗ ؕ قَالَ لَوۡ شِئۡتَ لَتَّخَذۡتَ عَلَیۡهِ اَجۡرًا
অনুবাদ: অতঃপর তারা দু’জন চলতে শুরু করল। অবশেষে যখন তারা একটি জনপদের অধিবাসীদের নিকট পৌঁছল তখন তাদের কাছে কিছু খাবার চাইল; কিন্তু তারা তাদেরকে মেহমানদারী করতে অস্বীকার করল। অতঃপর তারা সেখানে একটি প্রাচীর দেখতে পেল, যা পড়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। সে তখন প্রাচীরটি সোজাভাবে দাঁড় করিয়ে দিল। মূসা বলল, ‘আপনি ইচ্ছা করলে এর জন্য পারিশ্রমিক নিতে পারতেন’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৭৭)

15 ১৫
قُلۡ اَذٰلِکَ خَیۡرٌ اَمۡ جَنَّۃُ الۡخُلۡدِ الَّتِیۡ وُعِدَ الۡمُتَّقُوۡنَ ؕ کَانَتۡ لَهُمۡ جَزَآءً وَّ مَصِیۡرًا
অনুবাদ: বল, ‘সেটা উত্তম না স্থায়ী জান্নাত, মুত্তাকীদেরকে যার ওয়াদা দেয়া হয়েছে, তা হবে তাদের পুরস্কার ও প্রতাবর্তনস্থল।
(আল-ফুরকান আয়াত: ১৫)

122 ১২২
رَبِّ مُوۡسٰی وَ هٰرُوۡنَ
অনুবাদ: মূসা ও হারূনের রবের প্রতি।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১২২)

25 ২৫
وَ اَقۡبَلَ بَعۡضُهُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ یَّتَسَآءَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা একে অপরের মুখোমুখি হয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবে,
(আত-তূর আয়াত: ২৫)

15 ১৫
اِنَّ الۡمُتَّقِیۡنَ فِیۡ جَنّٰتٍ وَّ عُیُوۡنٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় মুত্তাকীরা থাকবে জান্নাতসমূহে ও ঝর্ণাধারায়,
(আয-যারিয়াত আয়াত: ১৫)

5 ৫
وَ مَنۡ اَضَلُّ مِمَّنۡ یَّدۡعُوۡا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مَنۡ لَّا یَسۡتَجِیۡبُ لَهٗۤ اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ وَ هُمۡ عَنۡ دُعَآئِهِمۡ غٰفِلُوۡنَ
অনুবাদ: তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে, যে আল্লাহর পরিবর্তে এমন কাউকে ডাকে, যে কিয়ামত দিবস পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না? আর তারা তাদের আহবান সম্পর্কে উদাসীন।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৫)

4 ৪
قَدۡ عَلِمۡنَا مَا تَنۡقُصُ الۡاَرۡضُ مِنۡهُمۡ ۚ وَ عِنۡدَنَا کِتٰبٌ حَفِیۡظٌ
অনুবাদ: অবশ্যই আমি জানি মাটি তাদের থেকে যতটুকু ক্ষয় করে। আর আমার কাছে আছে অধিক সংরক্ষণকারী কিতাব।
(কাফ আয়াত: ৪)

117 ১১৭
مَا قُلۡتُ لَهُمۡ اِلَّا مَاۤ اَمَرۡتَنِیۡ بِهٖۤ اَنِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ رَبِّیۡ وَ رَبَّکُمۡ ۚ وَ کُنۡتُ عَلَیۡهِمۡ شَهِیۡدًا مَّا دُمۡتُ فِیۡهِمۡ ۚ فَلَمَّا تَوَفَّیۡتَنِیۡ کُنۡتَ اَنۡتَ الرَّقِیۡبَ عَلَیۡهِمۡ ؕ وَ اَنۡتَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ شَهِیۡدٌ
অনুবাদ: ‘আমি তাদেরকে কেবল তাই বলেছি, যা আপনি আমাকে আদেশ করেছেন যে, তোমরা আমার রব ও তোমাদের রব আল্লাহর ইবাদাত কর। আর যতদিন আমি তাদের মধ্যে ছিলাম ততদিন আমি তাদের উপর সাক্ষী ছিলাম। অতঃপর যখন আপনি আমাকে উঠিয়ে নিলেন তখন আপনি ছিলেন তাদের পর্যবেক্ষণকারী। আর আপনি সব কিছুর উপর সাক্ষী।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১১৭)

31 ৩১
مِثۡلَ دَاۡبِ قَوۡمِ نُوۡحٍ وَّ عَادٍ وَّ ثَمُوۡدَ وَ الَّذِیۡنَ مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ ؕ وَ مَا اللّٰهُ یُرِیۡدُ ظُلۡمًا لِّلۡعِبَادِ
অনুবাদ: ‘যেমন ঘটেছিল নূহ, ‘আদ ও ছামূদ-এর কওম এবং তাদের পরবর্তীদের। আর আল্লাহ বান্দাদের উপর কোন যুলম করতে চান না।’
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৩১)

15 ১৫
لَقَالُوۡۤا اِنَّمَا سُکِّرَتۡ اَبۡصَارُنَا بَلۡ نَحۡنُ قَوۡمٌ مَّسۡحُوۡرُوۡنَ
অনুবাদ: তবুও তারা বলত, নিশ্চয় আমাদের দৃষ্টি কেড়ে নেয়া হয়েছে, বরং আমরা তো যাদুগ্রস্ত সম্প্রদায়।
(আল-হিজর আয়াত: ১৫)

52 ৫২
ذٰلِکَ لِیَعۡلَمَ اَنِّیۡ لَمۡ اَخُنۡهُ بِالۡغَیۡبِ وَ اَنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِیۡ کَیۡدَ الۡخَآئِنِیۡنَ
অনুবাদ: এটি এ জন্য যে, যাতে সে জানতে পারে, আমি তার অনুপস্থিতিতে তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করিনি। আর আল্লাহ অবশ্যই বিশ্বাসঘাতকদের চক্রান্ত লক্ষ্যে পৌঁছতে দেন না।
(ইউসুফ আয়াত: ৫২)

109 ১০৯
یَوۡمَ یَجۡمَعُ اللّٰهُ الرُّسُلَ فَیَقُوۡلُ مَا ذَاۤ اُجِبۡتُمۡ ؕ قَالُوۡا لَا عِلۡمَ لَنَا ؕ اِنَّکَ اَنۡتَ عَلَّامُ الۡغُیُوۡبِ
অনুবাদ: (স্মরণ কর) যেদিন আল্লাহ রাসূলগণকে একত্র করবেন, অতঃপর বলবেন, ‘তোমাদেরকে কী জবাব দেয়া হয়েছিল’? তারা বলবে, ‘আমাদের কোন ইলম নেই, নিশ্চয় আপনি গায়েবী বিষয়সমূহের সর্বজ্ঞানী’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১০৯)

25 ২৫
وَ اَمَّا مَنۡ اُوۡتِیَ کِتٰبَهٗ بِشِمَالِهٖ ۬ۙ فَیَقُوۡلُ یٰلَیۡتَنِیۡ لَمۡ اُوۡتَ کِتٰبِیَهۡ
অনুবাদ: কিন্তু যার আমলনামা তার বাম হাতে দেয়া হবে সে বলবে, ‘হায়, আমাকে যদি আমার আমলনামা দেয়া না হত’!
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ২৫)

13 ১৩
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ اٰمِنُوۡا کَمَاۤ اٰمَنَ النَّاسُ قَالُوۡۤا اَنُؤۡمِنُ کَمَاۤ اٰمَنَ السُّفَهَآءُ ؕ اَلَاۤ اِنَّهُمۡ هُمُ السُّفَهَآءُ وَ لٰکِنۡ لَّا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা ঈমান আন যেমন লোকেরা ঈমান এনেছে’, তারা বলে, ‘আমরা কি ঈমান আনব যেমন নির্বোধরা ঈমান এনেছে’? জেনে রাখ, নিশ্চয় তারাই নির্বোধ; কিন্তু তারা জানে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৩)

155 ১৫৫
اَفَلَا تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: তাহলে কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না?
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৫৫)

21 ২১
وَّ اُخۡرٰی لَمۡ تَقۡدِرُوۡا عَلَیۡهَا قَدۡ اَحَاطَ اللّٰهُ بِهَا ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرًا
অনুবাদ: আর আরেকটি এখনো তোমরা যা অর্জন করতে সক্ষম হওনি। কিন্তু আল্লাহ তা বেষ্টন করে রেখেছেন। আর আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-ফাতহ আয়াত: ২১)

74 ৭৪
وَ اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اٰلِهَۃً لَّعَلَّهُمۡ یُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: অথচ তারা আল্লাহর পরিবর্তে অন্য সব ইলাহ গ্রহণ করেছে, এই প্রত্যাশায় যে, তারা সাহায্যপ্রাপ্ত হবে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৭৪)

2 ২
اَنۡ جَآءَهُ الۡاَعۡمٰی
অনুবাদ: কারণ তার কাছে অন্ধ লোকটি* আগমন করেছিল।
(আবাসা আয়াত: ২)

92 ৯২
لَنۡ تَنَالُوا الۡبِرَّ حَتّٰی تُنۡفِقُوۡا مِمَّا تُحِبُّوۡنَ ۬ؕ وَ مَا تُنۡفِقُوۡا مِنۡ شَیۡءٍ فَاِنَّ اللّٰهَ بِهٖ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তোমরা কখনো সওয়াব অর্জন করতে পারবে না, যতক্ষণ না ব্যয় করবে তা থেকে, যা তোমরা ভালবাস। আর যা কিছু তোমরা ব্যয় করবে, তবে নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক জ্ঞাত।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৯২)

7 ৭
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا قَبۡلَکَ اِلَّا رِجَالًا نُّوۡحِیۡۤ اِلَیۡهِمۡ فَسۡـَٔلُوۡۤا اَهۡلَ الذِّکۡرِ اِنۡ کُنۡتُمۡ لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমার পূর্বে আমি পুরুষই পাঠিয়েছিলাম, যাদের প্রতি আমি ওহী পাঠাতাম। সুতরাং তোমরা জ্ঞানীদেরকে জিজ্ঞাসা কর যদি তোমরা না জান।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৭)

2 ২
مَلِکِ النَّاسِ
অনুবাদ: মানুষের অধিপতি,
(আন-নাস আয়াত: ২)

58 ৫৮
وَ کَمۡ اَهۡلَکۡنَا مِنۡ قَرۡیَۃٍۭ بَطِرَتۡ مَعِیۡشَتَهَا ۚ فَتِلۡکَ مَسٰکِنُهُمۡ لَمۡ تُسۡکَنۡ مِّنۡۢ بَعۡدِهِمۡ اِلَّا قَلِیۡلًا ؕ وَ کُنَّا نَحۡنُ الۡوٰرِثِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি কত জনপদকে ধ্বংস করেছি, যার বাসিন্দারা তাদের জীবন উপকরণ নিয়ে দম্ভ করত! এগুলো তো তাদের বাসস্থান। তাদের পরে (এখানে) সামান্যই বসবাস করা হয়েছে। আর আমিই চূড়ান্ত মালিকানার ওয়ারিস।
(আল-কাসাস আয়াত: ৫৮)

14 ১৪
وَ مَنۡ یَّعۡصِ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ وَ یَتَعَدَّ حُدُوۡدَهٗ یُدۡخِلۡهُ نَارًا خَالِدًا فِیۡهَا ۪ وَ لَهٗ عَذَابٌ مُّهِیۡنٌ
অনুবাদ: আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের নাফরমানী করে এবং তাঁর সীমারেখা লঙ্ঘন করে আল্লাহ তাকে আগুনে প্রবেশ করাবেন। সেখানে সে স্থায়ী হবে। আর তার জন্যই রয়েছে অপমানজনক আযাব।
(আন-নিসা আয়াত: ১৪)

34 ৩৪
وَ لَقَدۡ جَآءَکُمۡ یُوۡسُفُ مِنۡ قَبۡلُ بِالۡبَیِّنٰتِ فَمَا زِلۡتُمۡ فِیۡ شَکٍّ مِّمَّا جَآءَکُمۡ بِهٖ ؕ حَتّٰۤی اِذَا هَلَکَ قُلۡتُمۡ لَنۡ یَّبۡعَثَ اللّٰهُ مِنۡۢ بَعۡدِهٖ رَسُوۡلًا ؕ کَذٰلِکَ یُضِلُّ اللّٰهُ مَنۡ هُوَ مُسۡرِفٌ مُّرۡتَابُۨ
অনুবাদ: আর অবশ্যই পূর্বে তোমাদের কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণাদিসহ ইউসুফ এসেছিল, সে যা নিয়ে তোমাদের কাছে এসেছিল তা নিয়ে তোমরা সন্দেহে স্থির ছিলে; এমনকি যখন সে মারা গেল তখন তোমরা বললে, ‘আল্লাহ তার পরে কখনো কোন রাসূল পাঠাবেন না’। যে সীমালংঘনকারী, সংশয়বাদী, আল্লাহ তাকে এভাবেই পথভ্রষ্ট করেন।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৩৪)

75 ৭৫
ثُمَّ بَعَثۡنَا مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ مُّوۡسٰی وَ هٰرُوۡنَ اِلٰی فِرۡعَوۡنَ وَ مَلَا۠ئِهٖ بِاٰیٰتِنَا فَاسۡتَکۡبَرُوۡا وَ کَانُوۡا قَوۡمًا مُّجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তাদের পরে আমি মূসা ও হারূনকে ফিরআউন ও তার পারিষদবর্গের কাছে আমার আয়াতসমূহ দিয়ে পাঠিয়েছি। কিন্তু তারা অহঙ্কার করেছে। আর তারা ছিল অপরাধী কওম।
(ইউনুস আয়াত: ৭৫)

74 ৭৪
مَا قَدَرُوا اللّٰهَ حَقَّ قَدۡرِهٖ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَقَوِیٌّ عَزِیۡزٌ
অনুবাদ: তারা আল্লাহকে যথাযথ মর্যাদা দেয় না। নিশ্চয় আল্লাহ মহাক্ষমতাবান, মহাপরাক্রমশালী।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৭৪)

11 ১১
بَلۡ کَذَّبُوۡا بِالسَّاعَۃِ ۟ وَ اَعۡتَدۡنَا لِمَنۡ کَذَّبَ بِالسَّاعَۃِ سَعِیۡرًا
অনুবাদ: বরং তারা কিয়ামতকে অস্বীকার করেছে আর কিয়ামতকে যে অস্বীকার করে তার জন্য আমি প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুন।
(আল-ফুরকান আয়াত: ১১)

23 ২৩
یَتَنَازَعُوۡنَ فِیۡهَا کَاۡسًا لَّا لَغۡوٌ فِیۡهَا وَ لَا تَاۡثِیۡمٌ
অনুবাদ: তারা পরস্পরের মধ্যে পানপাত্র বিনিময় করবে; সেখানে থাকবে না কোন বেহুদা কথাবার্তা এবং কোন পাপকাজ।
(আত-তূর আয়াত: ২৩)

9 ৯
اَوَ لَمۡ یَسِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَیَنۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ؕ کَانُوۡۤا اَشَدَّ مِنۡهُمۡ قُوَّۃً وَّ اَثَارُوا الۡاَرۡضَ وَ عَمَرُوۡهَاۤ اَکۡثَرَ مِمَّا عَمَرُوۡهَا وَ جَآءَتۡهُمۡ رُسُلُهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ ؕ فَمَا کَانَ اللّٰهُ لِیَظۡلِمَهُمۡ وَ لٰکِنۡ کَانُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ یَظۡلِمُوۡنَ ؕ
অনুবাদ: তারা কি যমীনে ভ্রমণ করে না? তাহলে তারা দেখত যে, তাদের পূর্ববর্তীদের পরিণাম কেমন হয়েছিল। তারা শক্তিতে তাদের চেয়েও প্রবল ছিল। আর তারা জমি চাষ করত এবং তারা এদের আবাদ করার চেয়েও বেশী আবাদ করত। আর তাদের কাছে তাদের রাসূলগণ সুস্পষ্ট প্রমাণাদিসহ এসেছিল। বস্তুতঃ আল্লাহ এমন নন যে, তিনি তাদের প্রতি যুলম করবেন, কিন্তু তারা নিজেরাই নিজদের প্রতি যুলম করত।
(আর-রুম আয়াত: ৯)

57 ৫৭
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ یَدۡعُوۡنَ یَبۡتَغُوۡنَ اِلٰی رَبِّهِمُ الۡوَسِیۡلَۃَ اَیُّهُمۡ اَقۡرَبُ وَ یَرۡجُوۡنَ رَحۡمَتَهٗ وَ یَخَافُوۡنَ عَذَابَهٗ ؕ اِنَّ عَذَابَ رَبِّکَ کَانَ مَحۡذُوۡرًا
অনুবাদ: তারা যাদেরকে ডাকে, তারা নিজেরাই তো তাদের রবের কাছে নৈকট্যের মাধ্যমে অনুসন্ধান করে যে, তাদের মধ্যে কে তাঁর নিকটতর? আর তারা তাঁর রহমতের আশা করে এবং তাঁর আযাবকে ভয় করে। নিশ্চয় তোমার রবের আযাব ভীতিকর।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৫৭)

202 ২০২
فَیَاۡتِیَهُمۡ بَغۡتَۃً وَّ هُمۡ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তা আকস্মিকভাবে তাদের নিকট এসে পড়বে, অথচ তারা উপলদ্ধি করতে পারবে না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২০২)

3 ৩
وَ اِذۡ اَسَرَّ النَّبِیُّ اِلٰی بَعۡضِ اَزۡوَاجِهٖ حَدِیۡثًا ۚ فَلَمَّا نَبَّاَتۡ بِهٖ وَ اَظۡهَرَهُ اللّٰهُ عَلَیۡهِ عَرَّفَ بَعۡضَهٗ وَ اَعۡرَضَ عَنۡۢ بَعۡضٍ ۚ فَلَمَّا نَبَّاَهَا بِهٖ قَالَتۡ مَنۡ اَنۡۢبَاَکَ هٰذَا ؕ قَالَ نَبَّاَنِیَ الۡعَلِیۡمُ الۡخَبِیۡرُ
অনুবাদ: আর যখন নবী তার এক স্ত্রীকে গোপনে একটি কথা বলেছিলেন; অতঃপর যখন সে (স্ত্রী) অন্যকে তা জানিয়ে দিল এবং আল্লাহ তার (নবীর) কাছে এটি প্রকাশ করে দিলেন, তখন নবী কিছুটা তার স্ত্রীকে অবহিত করল আর কিছু এড়িয়ে গেল। যখন সে তাকে বিষয়টি জানাল তখন সে বলল, ‘আপনাকে এ সংবাদ কে দিল?’ সে বলল, ‘মহাজ্ঞানী ও সর্বজ্ঞ আল্লাহ আমাকে জানিয়েছেন।’
(আত-তাহরীম আয়াত: ৩)

15 ১৫
رَفِیۡعُ الدَّرَجٰتِ ذُو الۡعَرۡشِ ۚ یُلۡقِی الرُّوۡحَ مِنۡ اَمۡرِهٖ عَلٰی مَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِهٖ لِیُنۡذِرَ یَوۡمَ التَّلَاقِ
অনুবাদ: আল্লাহ সুউচ্চ মর্যাদার অধিকারী, আরশের অধিপতি, তাঁর বান্দাদের মধ্য থেকে যার প্রতি ইচ্ছা আপন নির্দেশে তিনি ওহী পাঠান, যেন সে মহামিলন সম্পর্কে সতর্ক করেন।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ১৫)

2 ২
الَّذِیۡنَ هُمۡ فِیۡ صَلَاتِهِمۡ خٰشِعُوۡنَ
অনুবাদ: যারা নিজদের সালাতে বিনয়াবনত।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ২)

28 ২৮
اِنَّا کُنَّا مِنۡ قَبۡلُ نَدۡعُوۡهُ ؕ اِنَّهٗ هُوَ الۡبَرُّ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: নিশ্চয় পূর্বে আমরা তাঁকে ডাকতাম; নিশ্চয় তিনি ইহসানকারী, পরম দয়ালু।
(আত-তূর আয়াত: ২৮)

72 ৭২
وَ اِذۡ قَتَلۡتُمۡ نَفۡسًا فَادّٰرَءۡتُمۡ فِیۡهَا ؕ وَ اللّٰهُ مُخۡرِجٌ مَّا کُنۡتُمۡ تَکۡتُمُوۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন তোমরা একজনকে হত্যা করলে অতঃপর সে ব্যাপারে একে অপরকে দোষারোপ করলে। আর আল্লাহ প্রকাশ করে দিলেন তোমরা যা গোপন করছিলে।
(আল-বাকারা আয়াত: ৭২)

57 ৫৭
لَوۡ یَجِدُوۡنَ مَلۡجَاً اَوۡ مَغٰرٰتٍ اَوۡ مُدَّخَلًا لَّوَلَّوۡا اِلَیۡهِ وَ هُمۡ یَجۡمَحُوۡنَ
অনুবাদ: যদি তারা কোন আশ্রয়স্থল, বা কোন গুহা অথবা লুকিয়ে থাকার কোন প্রবেশস্থল পেত, তবে তারা সেদিকেই দৌড়ে পালাত।
(আত-তাওবা আয়াত: ৫৭)

10 ১০
وَ فِرۡعَوۡنَ ذِی الۡاَوۡتَادِ
অনুবাদ: আর ফির‘আউন, সেনাছাউনীর অধিপতি?
(আল-ফাজর আয়াত: ১০)

65 ৬৫
وَ لَقَدۡ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ وَ اِلَی الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِکَ ۚ لَئِنۡ اَشۡرَکۡتَ لَیَحۡبَطَنَّ عَمَلُکَ وَ لَتَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡخٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই তোমার কাছে এবং তোমার পূর্ববর্তীদের কাছে ওহী পাঠানো হয়েছে যে, তুমি শির্ক করলে তোমার কর্ম নিষ্ফল হবেই। আর অবশ্যই তুমি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
(আয-যুমার আয়াত: ৬৫)

15 ১৫
اِنَّمَاۤ اَمۡوَالُکُمۡ وَ اَوۡلَادُکُمۡ فِتۡنَۃٌ ؕ وَ اللّٰهُ عِنۡدَهٗۤ اَجۡرٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তো কেবল পরীক্ষা বিশেষ। আর আল্লাহর নিকটই মহান প্রতিদান।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ১৫)

19 ১৯
لَّا یُصَدَّعُوۡنَ عَنۡهَا وَ لَا یُنۡزِفُوۡنَ
অনুবাদ: তা পানে না তাদের মাথা ব্যথা করবে, আর না তারা মাতাল হবে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ১৯)

28 ২৮
فَاَوۡجَسَ مِنۡهُمۡ خِیۡفَۃً ؕ قَالُوۡا لَا تَخَفۡ ؕ وَ بَشَّرُوۡهُ بِغُلٰمٍ عَلِیۡمٍ
অনুবাদ: এতে তাদের সম্পর্কে সে মনে মনে ভীত হল। তারা বলল, ‘ভয় পেয়োনা, তারা তাকে এক বিদ্বান পুত্র সন্তানের সুসংবাদ দিল’।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ২৮)

13 ১৩
وَ لَمۡ یَکُنۡ لَّهُمۡ مِّنۡ شُرَکَآئِهِمۡ شُفَعٰٓؤُا وَ کَانُوۡا بِشُرَکَآئِهِمۡ کٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের শরীকরা তাদের জন্য সুপারিশকারী হবে না এবং তারা তাদের শরীকদেরকে অস্বীকার করবে।
(আর-রুম আয়াত: ১৩)

123 ১২৩
ثُمَّ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ اَنِ اتَّبِعۡ مِلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ؕ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর আমি তোমার প্রতি ওহী পঠিয়েছি যে, তুমি মিল্লাতে ইবরাহীমের অনুসরণ কর, যে ছিল একনিষ্ঠ এবং ছিল না মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত।
(আন-নাহাল আয়াত: ১২৩)

65 ৬৫
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে?
(আর-রাহমান আয়াত: ৬৫)

146 ১৪৬
وَ اَنۡۢبَتۡنَا عَلَیۡهِ شَجَرَۃً مِّنۡ یَّقۡطِیۡنٍ
অনুবাদ: আর আমি একটি ইয়াকতীন* গাছ তার উপর উদগত করলাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৪৬)

32 ৩২
وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا لَعِبٌ وَّ لَهۡوٌ ؕ وَ لَلدَّارُ الۡاٰخِرَۃُ خَیۡرٌ لِّلَّذِیۡنَ یَتَّقُوۡنَ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর দুনিয়ার জীবন খেলাধুলা ও তামাশা ছাড়া কিছু না। আর যারা তাকওয়া অবলম্বন করে তাদের জন্য আখিরাতের আবাস উত্তম। অতএব তোমরা কি বুঝবে না?
(আল-আনআম আয়াত: ৩২)

25 ২৫
مِمَّا خَطِیۡٓــٰٔتِهِمۡ اُغۡرِقُوۡا فَاُدۡخِلُوۡا نَارًا ۬ۙ فَلَمۡ یَجِدُوۡا لَهُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اَنۡصَارًا
অনুবাদ: তাদের পাপের কারণে তাদেরকে ডুবিয়ে দেয়া হল অতঃপর আগুনে প্রবেশ করানো হল; তারা নিজদের সাহায্যকারী হিসেবে আল্লাহ ছাড়া আর কাউকে পায়নি।
(নূহ আয়াত: ২৫)

100 ১০০
وَ مَا کَانَ لِنَفۡسٍ اَنۡ تُؤۡمِنَ اِلَّا بِاِذۡنِ اللّٰهِ ؕ وَ یَجۡعَلُ الرِّجۡسَ عَلَی الَّذِیۡنَ لَا یَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর কারও পক্ষে সম্ভব নয় যে, আল্লাহর অনুমতি ছাড়া ঈমান আনবে এবং যারা বুঝে না তিনি আযাব চাপিয়ে দেবেন তাদের উপর।
(ইউনুস আয়াত: ১০০)

57 ৫৭
وَّ رَفَعۡنٰهُ مَکَانًا عَلِیًّا
অনুবাদ: আর আমি তাকে উচ্চ মর্যাদায় সমুন্নত করেছিলাম।
(মারইয়াম আয়াত: ৫৭)

25 ২৫
مَا لَکُمۡ لَا تَنَاصَرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমাদের কী হল, তোমরা একে অপরকে সাহায্য করছ না?’
(আস-সাফফাত আয়াত: ২৫)

30 ৩০
اِلَّا عَلٰۤی اَزۡوَاجِهِمۡ اَوۡ مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُهُمۡ فَاِنَّهُمۡ غَیۡرُ مَلُوۡمِیۡنَ
অনুবাদ: তবে তাদের স্ত্রী ও তাদের ডান হাত যাদের মালিক হয়েছে সে দাসীগণের ক্ষেত্র ছাড়া। তাহলে তারা সে ক্ষেত্রে নিন্দনীয় হবে না।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৩০)

13 ১৩
فَبِمَا نَقۡضِهِمۡ مِّیۡثَاقَهُمۡ لَعَنّٰهُمۡ وَ جَعَلۡنَا قُلُوۡبَهُمۡ قٰسِیَۃً ۚ یُحَرِّفُوۡنَ الۡکَلِمَ عَنۡ مَّوَاضِعِهٖ ۙ وَ نَسُوۡا حَظًّا مِّمَّا ذُکِّرُوۡا بِهٖ ۚ وَ لَا تَزَالُ تَطَّلِعُ عَلٰی خَآئِنَۃٍ مِّنۡهُمۡ اِلَّا قَلِیۡلًا مِّنۡهُمۡ فَاعۡفُ عَنۡهُمۡ وَ اصۡفَحۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তারা তাদের অঙ্গীকার ভঙ্গের কারণে আমি তাদেরকে লা‘নত দিয়েছি এবং তাদের অন্তরসমূহকে করেছি কঠোর। তারা শব্দগুলোকে আপন স্থান থেকে বিকৃত করে এবং তাদেরকে যে উপদেশ দেয়া হয়েছে, তার একটি অংশ তারা ভুলে গিয়েছে এবং তুমি তাদের থেকে খিয়ানত সম্পর্কে অবগত হতে থাকবে, তাদের অল্প সংখ্যক ছাড়া। সুতরাং তুমি তাদেরকে ক্ষমা কর এবং এড়িয়ে যাও। নিশ্চয় আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালবাসেন।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১৩)

28 ২৮
اَمۡ نَجۡعَلُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ کَالۡمُفۡسِدِیۡنَ فِی الۡاَرۡضِ ۫ اَمۡ نَجۡعَلُ الۡمُتَّقِیۡنَ کَالۡفُجَّارِ
অনুবাদ: যারা ঈমান আনে ও নেক আমল করে আমি কি তাদেরকে যমীনে বিপর্যয় সৃষ্টিকারীদের সমতুল্য গণ্য করব? নাকি আমি মুত্তাকীদেরকে পাপাচারীদের সমতুল্য গণ্য করব?
(সোয়াদ আয়াত: ২৮)

22 ২২
فَدَعَا رَبَّهٗۤ اَنَّ هٰۤؤُلَآءِ قَوۡمٌ مُّجۡرِمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর সে তার রবকে ডেকে বলল, ‘নিশ্চয় এরা এক অপরাধী সম্প্রদায়।’
(আদ-দুখান আয়াত: ২২)

14 ১৪
وَ مِنَ الَّذِیۡنَ قَالُوۡۤا اِنَّا نَصٰرٰۤی اَخَذۡنَا مِیۡثَاقَهُمۡ فَنَسُوۡا حَظًّا مِّمَّا ذُکِّرُوۡا بِهٖ ۪ فَاَغۡرَیۡنَا بَیۡنَهُمُ الۡعَدَاوَۃَ وَ الۡبَغۡضَآءَ اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ ؕ وَ سَوۡفَ یُنَبِّئُهُمُ اللّٰهُ بِمَا کَانُوۡا یَصۡنَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা বলে, ‘আমরা নাসারা’, আমি তাদের থেকে অঙ্গীকার গ্রহণ করেছিলাম। অতঃপর তাদেরকে যে উপদেশ দেয়া হয়েছিল, তারা তার একটি অংশ ভুলে গিয়েছে। ফলে আমি তাদের মধ্যে কিয়ামতের দিন পর্যন্ত শত্রুতা ও ঘৃণা উসকে দিয়েছি এবং তারা যা করত সে সম্পর্কে অচিরেই আল্লাহ তাদেরকে অবহিত করবেন।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১৪)

11 ১১
تُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ وَ تُجَاهِدُوۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ بِاَمۡوَالِکُمۡ وَ اَنۡفُسِکُمۡ ؕ ذٰلِکُمۡ خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে।
(আস-সফ আয়াত: ১১)

51 ৫১
اِنَّا نَطۡمَعُ اَنۡ یَّغۡفِرَ لَنَا رَبُّنَا خَطٰیٰنَاۤ اَنۡ کُنَّاۤ اَوَّلَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আমরা আশা করি যে, আমাদের রব আমাদের অপরাধসমূহ ক্ষমা করে দেবেন, কারণ আমরা মুমিনদের মধ্যে প্রথম।’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৫১)

25 ২৫
وَّ غَدَوۡا عَلٰی حَرۡدٍ قٰدِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা ভোর বেলা দৃঢ় ইচ্ছা শক্তি নিয়ে সক্ষম অবস্থায় (বাগানে) গেল।
(আল-কলম আয়াত: ২৫)

22 ২২
وَ مَاۤ اَنۡتُمۡ بِمُعۡجِزِیۡنَ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَا فِی السَّمَآءِ ۫ وَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مِنۡ وَّلِیٍّ وَّ لَا نَصِیۡرٍ
অনুবাদ: তোমরা (আল্লাহকে) ব্যর্থ করতে পারবেনা পৃথিবীতে অথবা আকাশে এবং আল্লাহ ব্যতীত তোমাদের কোন অভিভাবক নেই, সাহায্যকারীও নেই।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ২২)

98 ৯৮
یَقۡدُمُ قَوۡمَهٗ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ فَاَوۡرَدَهُمُ النَّارَ ؕ وَ بِئۡسَ الۡوِرۡدُ الۡمَوۡرُوۡدُ
অনুবাদ: কিয়ামত দিবসে সে তার কওমের অগ্রভাগে থাকবে এবং তাদেরকে আগুনে উপনীত করে দেবে। যেখানে তারা উপনীত হবে সেটা উপনীত হওয়ার কতইনা নিকৃষ্ট স্থান!
(হূদ আয়াত: ৯৮)

6 ৬
وَعۡدَ اللّٰهِ ؕ لَا یُخۡلِفُ اللّٰهُ وَعۡدَهٗ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহর ওয়াদা। আল্লাহ তাঁর ওয়াদা খেলাফ করেন না। কিন্তু অধিকাংশ লোক জানে না।
(আর-রুম আয়াত: ৬)

69 ৬৯
فَکُلُوۡا مِمَّا غَنِمۡتُمۡ حَلٰلًا طَیِّبًا ۫ۖ وَّ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: অতএব তোমরা যে গনীমত পেয়েছ, তা থেকে হালাল পবিত্র হিসেবে খাও, আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-আনফাল আয়াত: ৬৯)

9 ৯
وَ جَآءَ فِرۡعَوۡنُ وَ مَنۡ قَبۡلَهٗ وَ الۡمُؤۡتَفِکٰتُ بِالۡخَاطِئَۃِ
অনুবাদ: আর ফির‘আউন, তার পূর্ববর্তীরা এবং উল্টে দেয়া জনপদবাসীরা পাপাচারে লিপ্ত হয়েছিল।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৯)

30 ৩০
قَالُوۡا یٰقَوۡمَنَاۤ اِنَّا سَمِعۡنَا کِتٰبًا اُنۡزِلَ مِنۡۢ بَعۡدِ مُوۡسٰی مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡهِ یَهۡدِیۡۤ اِلَی الۡحَقِّ وَ اِلٰی طَرِیۡقٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে আমাদের কওম, আমরা তো এক কিতাবের বাণী শুনেছি, যা মূসার পরে নাযিল করা হয়েছে। যা পূর্ববর্তী কিতাবকে সত্যায়ন করে আর সত্য ও সরল পথের প্রতি হিদায়াত করে’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৩০)

44 ৪৪
لَهَا سَبۡعَۃُ اَبۡوَابٍ ؕ لِکُلِّ بَابٍ مِّنۡهُمۡ جُزۡءٌ مَّقۡسُوۡمٌ
অনুবাদ: ‘তার সাতটি দরজা রয়েছে। প্রতিটি দরজার জন্য রয়েছে তাদের মধ্য থেকে নির্দিষ্ট একটি শ্রেণী’।
(আল-হিজর আয়াত: ৪৪)

8 ৮
وَ قَالَ مُوۡسٰۤی اِنۡ تَکۡفُرُوۡۤا اَنۡتُمۡ وَ مَنۡ فِی الۡاَرۡضِ جَمِیۡعًا ۙ فَاِنَّ اللّٰهَ لَغَنِیٌّ حَمِیۡدٌ
অনুবাদ: আর মূসা বলল, ‘যদি তোমরা ও যমীনের সকলে কুফরী কর, তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, প্রশংসিত’।
(ইবরাহীম আয়াত: ৮)

37 ৩৭
وَ قَوۡمَ نُوۡحٍ لَّمَّا کَذَّبُوا الرُّسُلَ اَغۡرَقۡنٰهُمۡ وَ جَعَلۡنٰهُمۡ لِلنَّاسِ اٰیَۃً ؕ وَ اَعۡتَدۡنَا لِلظّٰلِمِیۡنَ عَذَابًا اَلِیۡمًا
অনুবাদ: আর নূহের কওমকে, যখন তারা রাসূলদেরকে অস্বীকার করল, আমি তাদেরকে ডুবিয়ে দিলাম এবং তাদেরকে মানুষের জন্য নিদর্শন বানিয়ে দিলাম। আর আমি যালিমদের জন্য প্রস্তুত করে রেখেছি যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৩৭)

88 ৮৮
قَالَ الۡمَلَاُ الَّذِیۡنَ اسۡتَکۡبَرُوۡا مِنۡ قَوۡمِهٖ لَنُخۡرِجَنَّکَ یٰشُعَیۡبُ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَعَکَ مِنۡ قَرۡیَتِنَاۤ اَوۡ لَتَعُوۡدُنَّ فِیۡ مِلَّتِنَا ؕ قَالَ اَوَ لَوۡ کُنَّا کٰرِهِیۡنَ
অনুবাদ: তার কওম থেকে যে নেতৃবৃন্দ অহঙ্কার করেছিল তারা বলল, ‘হে শু‘আইব, আমরা তোমাকে ও তোমার সাথে যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে অবশ্যই আমাদের জনপদ থেকে বের করে দেব অথবা তোমরা আমাদের ধর্মে ফিরে আসবে।’ সে বলল, ‘যদিও আমরা তা অপছন্দ করি তবুও?’
(আল-আরাফ আয়াত: ৮৮)

5 ৫
وَ لَاۤ اَنۡتُمۡ عٰبِدُوۡنَ مَاۤ اَعۡبُدُ ؕ
অনুবাদ: ‘আর আমি যার ‘ইবাদাত করি তোমরা তার ‘ইবাদাতকারী হবে না’।
(কাফিরুন আয়াত: ৫)

154 ১৫৪
ثُمَّ اٰتَیۡنَا مُوۡسَی الۡکِتٰبَ تَمَامًا عَلَی الَّذِیۡۤ اَحۡسَنَ وَ تَفۡصِیۡلًا لِّکُلِّ شَیۡءٍ وَّ هُدًی وَّ رَحۡمَۃً لَّعَلَّهُمۡ بِلِقَآءِ رَبِّهِمۡ یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি মূসাকে প্রদান করেছি কিতাব, যে সৎকর্ম করেছে তার জন্য পরিপূর্ণতাস্বরূপ, প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত ব্যাখ্যা, হিদায়াত ও রহমতস্বরূপ। যাতে তারা তাদের রবের সাক্ষাতের ব্যাপারে ঈমান রাখে।
(আল-আনআম আয়াত: ১৫৪)

87 ৮৭
فَمَا ظَنُّکُمۡ بِرَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তাহলে সকল সৃষ্টির রব সম্পর্কে তোমাদের ধারণা কী’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ৮৭)

114 ১১৪
یُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ یَاۡمُرُوۡنَ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ یَنۡهَوۡنَ عَنِ الۡمُنۡکَرِ وَ یُسَارِعُوۡنَ فِی الۡخَیۡرٰتِ ؕ وَ اُولٰٓئِکَ مِنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: তারা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখে এবং তারা ভাল কাজের আদেশ দেয় ও মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করে। আর তারা কল্যাণকর কাজে দ্রুত ধাবিত হয় এবং তারা নেককারদের অন্তর্ভুক্ত।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১১৪)

94 ৯৪
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا فِیۡ قَرۡیَۃٍ مِّنۡ نَّبِیٍّ اِلَّاۤ اَخَذۡنَاۤ اَهۡلَهَا بِالۡبَاۡسَآءِ وَ الضَّرَّآءِ لَعَلَّهُمۡ یَضَّرَّعُوۡنَ
অনুবাদ: যে জনপদেই আমি নবী প্রেরণ করেছি, তার অধিবাসীকে আমি অর্থ-সংকট ও দুঃখ-কষ্ট দ্বারা পাকড়াও করেছি, যেন তারা অনুনয় বিনয় করে।
(আল-আরাফ আয়াত: ৯৪)

45 ৪৫
وَ تَرٰىهُمۡ یُعۡرَضُوۡنَ عَلَیۡهَا خٰشِعِیۡنَ مِنَ الذُّلِّ یَنۡظُرُوۡنَ مِنۡ طَرۡفٍ خَفِیٍّ ؕ وَ قَالَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنَّ الۡخٰسِرِیۡنَ الَّذِیۡنَ خَسِرُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ وَ اَهۡلِیۡهِمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ اَلَاۤ اِنَّ الظّٰلِمِیۡنَ فِیۡ عَذَابٍ مُّقِیۡمٍ
অনুবাদ: তুমি তাদেরকে আরো দেখবে যে, তাদেরকে অপমানে অবনত অবস্থায় জাহান্নামে উপস্থিত করা হচ্ছে, তারা আড় চোখে তাকাচ্ছে। আর কিয়ামতের দিন মুমিনগণ বলবে, তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত যারা নিজদের ও পরিবার-পরিজনের ক্ষতি সাধন করেছে। সাবধান! যালিমরাই থাকবে স্থায়ী আযাবে।
(আশ-শূরা আয়াত: ৪৫)

77 ৭৭
اَ وَ لَا یَعۡلَمُوۡنَ اَنَّ اللّٰهَ یَعۡلَمُ مَا یُسِرُّوۡنَ وَ مَا یُعۡلِنُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি জানে না যে, তারা যা গোপন করে এবং যা প্রকাশ করে, তা আল্লাহ জানেন?
(আল-বাকারা আয়াত: ৭৭)

47 ৪৭
وَ کَانُوۡا یَقُوۡلُوۡنَ ۬ۙ اَئِذَا مِتۡنَا وَ کُنَّا تُرَابًا وَّ عِظَامًا ءَاِنَّا لَمَبۡعُوۡثُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলত, ‘আমরা যখন মরে যাব এবং মাটি ও হাড়ে পরিণত হব তখনও কি আমরা পুনরুত্থিত হব?
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৪৭)

36 ৩৬
وَ مَنۡ یَّعۡشُ عَنۡ ذِکۡرِ الرَّحۡمٰنِ نُقَیِّضۡ لَهٗ شَیۡطٰنًا فَهُوَ لَهٗ قَرِیۡنٌ
অনুবাদ: আর যে পরম করুণাময়ের যিকির থেকে বিমুখ থাকে আমি তার জন্য এক শয়তানকে নিয়োজিত করি, ফলে সে হয়ে যায় তার সঙ্গী।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৩৬)

7 ৭
لِیُنۡفِقۡ ذُوۡ سَعَۃٍ مِّنۡ سَعَتِهٖ ؕ وَ مَنۡ قُدِرَ عَلَیۡهِ رِزۡقُهٗ فَلۡیُنۡفِقۡ مِمَّاۤ اٰتٰىهُ اللّٰهُ ؕ لَا یُکَلِّفُ اللّٰهُ نَفۡسًا اِلَّا مَاۤ اٰتٰىهَا ؕ سَیَجۡعَلُ اللّٰهُ بَعۡدَ عُسۡرٍ یُّسۡرًا
অনুবাদ: সামর্থ্যবান যেন নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যয় করে আর যার রিয্ক সংকীর্ণ করা হয়েছে সে যেন আল্লাহ তাকে যা দিয়েছেন তা হতে ব্যয় করে। আল্লাহ কারো ওপর বোঝা চাপাতে চান না তিনি তাকে যা দিয়েছেন তার চাইতে বেশী। আল্লাহ কঠিন অবস্থার পর সহজতা দান করবেন।
(আত-ত্বলাক্ব আয়াত: ৭)

17 ১৭
اِعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ یُحۡیِ الۡاَرۡضَ بَعۡدَ مَوۡتِهَا ؕ قَدۡ بَیَّنَّا لَکُمُ الۡاٰیٰتِ لَعَلَّکُمۡ تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা জেনে রাখ যে, আল্লাহ্ যমীনকে তার মৃত্যুর পর পুনর্জীবিত করেন। আমি নিদর্শনসমূহ তোমাদের কাছে সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করেছি, আশা করা যায় তোমরা বুঝতে পারবে।
(আল-হাদীদ আয়াত: ১৭)

67 ৬৭
قُلۡ هُوَ نَبَؤٌا عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: বল, ‘এটি এক মহাসংবাদ’।
(সোয়াদ আয়াত: ৬৭)

135 ১৩৫
قُلۡ کُلٌّ مُّتَرَبِّصٌ فَتَرَبَّصُوۡا ۚ فَسَتَعۡلَمُوۡنَ مَنۡ اَصۡحٰبُ الصِّرَاطِ السَّوِیِّ وَ مَنِ اهۡتَدٰی
অনুবাদ: বল, ‘প্রত্যেকেই প্রতীক্ষা করছে, অতএব তোমরাও প্রতীক্ষায় থাক। শীঘ্রই তোমরা জানতে পারবে কারা সঠিক পথের উপর রয়েছে এবং কারা হিদায়াতপ্রাপ্ত’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১৩৫)

13 ১৩
وَ لَهٗ مَا سَکَنَ فِی الَّیۡلِ وَ النَّهَارِ ؕ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: যা কিছু রাতে ও দিনে স্থিত হয় তা তাঁরই। আর তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আল-আনআম আয়াত: ১৩)

32 ৩২
وَ لَقَدِ اسۡتُهۡزِیٴَ بِرُسُلٍ مِّنۡ قَبۡلِکَ فَاَمۡلَیۡتُ لِلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ثُمَّ اَخَذۡتُهُمۡ ۟ فَکَیۡفَ کَانَ عِقَابِ
অনুবাদ: আর অবশ্যই তোমার পূর্বে রাসূলদের নিয়ে উপহাস করা হয়েছে। অতঃপর যারা কুফরী করেছে, আমি তাদেরকে অবকাশ দিয়েছি, তারপর আমি তাদেরকে পাকড়াও করেছি। অতএব, কেমন ছিল আমার আযাব!
(আর-রাদ আয়াত: ৩২)

28 ২৮
وَّ عِنَبًا وَّ قَضۡبًا
অনুবাদ: আঙ্গুর ও শাক-সবজি,
(আবাসা আয়াত: ২৮)

148 ১৪৮
فَاٰتٰىهُمُ اللّٰهُ ثَوَابَ الدُّنۡیَا وَ حُسۡنَ ثَوَابِ الۡاٰخِرَۃِ ؕ وَ اللّٰهُ یُحِبُّ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আল্লাহ তাদেরকে দিলেন দুনিয়ার প্রতিদান এবং আখিরাতের উত্তম সওয়াব। আর আল্লাহ সৎকর্মশীলদেরকে ভালবাসেন।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৪৮)

97 ৯৭
قَالَ فَاذۡهَبۡ فَاِنَّ لَکَ فِی الۡحَیٰوۃِ اَنۡ تَقُوۡلَ لَا مِسَاسَ ۪ وَ اِنَّ لَکَ مَوۡعِدًا لَّنۡ تُخۡلَفَهٗ ۚ وَ انۡظُرۡ اِلٰۤی اِلٰـهِکَ الَّذِیۡ ظَلۡتَ عَلَیۡهِ عَاکِفًا ؕ لَنُحَرِّقَنَّهٗ ثُمَّ لَنَنۡسِفَنَّهٗ فِی الۡیَمِّ نَسۡفًا
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘যাও, তোমার শাস্তি হল, জীবদ্দশায় তুমি বলতে থাকবে, ‘আমি অস্পৃশ্য’। আর তোমার জন্য একটা নির্দিষ্ট সময় রইল যার কখনো ব্যতিক্রম হবে না। আর তুমি তোমার ইলাহের প্রতি চেয়ে দেখ, যার পূজায় তুমি রত ছিলে, আমরা তা অবশ্যই জ্বালিয়ে দেব। তারপর বিক্ষিপ্ত করে তা সাগরে নিক্ষেপ করবই’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৯৭)

7 ৭
الَّذِیۡ خَلَقَکَ فَسَوّٰىکَ فَعَدَلَکَ
অনুবাদ: যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর তোমাকে সুসম করেছেন, তারপর তোমাকে সুসমঞ্জস করেছেন।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ৭)

78 ৭৮
فَاَخَذَتۡهُمُ الرَّجۡفَۃُ فَاَصۡبَحُوۡا فِیۡ دَارِهِمۡ جٰثِمِیۡنَ
অনুবাদ: ফলে তাদেরকে ভূমিকম্প পাকড়াও করল, তাই সকালে তারা তাদের গৃহে উপুড় হয়ে মরে রইল।
(আল-আরাফ আয়াত: ৭৮)

25 ২৫
لَقَدۡ نَصَرَکُمُ اللّٰهُ فِیۡ مَوَاطِنَ کَثِیۡرَۃٍ ۙ وَّ یَوۡمَ حُنَیۡنٍ ۙ اِذۡ اَعۡجَبَتۡکُمۡ کَثۡرَتُکُمۡ فَلَمۡ تُغۡنِ عَنۡکُمۡ شَیۡئًا وَّ ضَاقَتۡ عَلَیۡکُمُ الۡاَرۡضُ بِمَا رَحُبَتۡ ثُمَّ وَلَّیۡتُمۡ مُّدۡبِرِیۡنَ
অনুবাদ: অবশ্যই আল্লাহ তোমাদেরকে সাহায্য করেছেন বহু জায়গায় এবং হুনাইনের দিনে, যখন তোমাদের সংখ্যাধিক্য তোমাদেরকে উৎফুল্ল করেছিল, অথচ তা তোমাদের কোন কাজে আসেনি। আর যমীন প্রশস্ত হওয়া সত্ত্বেও তোমাদের উপর সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছিল। অতঃপর তোমরা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে পলায়ন করেছিলে।
(আত-তাওবা আয়াত: ২৫)

4 ৪
یَوۡمَ یَکُوۡنُ النَّاسُ کَالۡفَرَاشِ الۡمَبۡثُوۡثِ
অনুবাদ: যেদিন মানুষ হবে বিক্ষিপ্ত পতঙ্গের মত,
(আল-কারিআ আয়াত: ৪)

105 ১০৫
وَ اَنۡ اَقِمۡ وَجۡهَکَ لِلدِّیۡنِ حَنِیۡفًا ۚ وَ لَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: আর (এ নির্দেশ) যে, ‘তুমি নিজেকে দীনের উপর প্রতিষ্ঠিত রাখ একনিষ্ঠভাবে এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না’।
(ইউনুস আয়াত: ১০৫)

65 ৬৫
اِنَّ عِبَادِیۡ لَیۡسَ لَکَ عَلَیۡهِمۡ سُلۡطٰنٌ ؕ وَ کَفٰی بِرَبِّکَ وَکِیۡلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আমার বান্দাদের উপর তোমার কোন ক্ষমতা নেই। কর্মবিধায়ক হিসেবে তোমার রবই যথেষ্ট।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৬৫)

21 ২১
وَ لَحۡمِ طَیۡرٍ مِّمَّا یَشۡتَهُوۡنَ
অনুবাদ: আর পাখির গোশ্‌ত নিয়ে, যা তারা কামনা করবে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ২১)

42 ৪২
قَالَ نَعَمۡ وَ اِنَّکُمۡ اِذًا لَّمِنَ الۡمُقَرَّبِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হ্যাঁ এবং নিশ্চয় তোমরা তখন আমার ঘনিষ্টজনদের অন্তর্ভুক্ত হবে’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৪২)

70 ৭০
فَلَمَّا رَاٰۤ اَیۡدِیَهُمۡ لَا تَصِلُ اِلَیۡهِ نَکِرَهُمۡ وَ اَوۡجَسَ مِنۡهُمۡ خِیۡفَۃً ؕ قَالُوۡا لَا تَخَفۡ اِنَّاۤ اُرۡسِلۡنَاۤ اِلٰی قَوۡمِ لُوۡطٍ
অনুবাদ: অতঃপর যখন সে দেখতে পেল, তাদের হাত এর প্রতি পৌঁছছে না, তখন তাদেরকে অস্বাভাবিক মনে করল এবং সে তাদের থেকে ভীতি অনুভব করল। তারা বলল, ‘ভয় করো না, নিশ্চয় আমরা লূতের কওমের কাছে প্রেরিত হয়েছি’।
(হূদ আয়াত: ৭০)

23 ২৩
اِنَّ هٰذَاۤ اَخِیۡ ۟ لَهٗ تِسۡعٌ وَّ تِسۡعُوۡنَ نَعۡجَۃً وَّ لِیَ نَعۡجَۃٌ وَّاحِدَۃٌ ۟ فَقَالَ اَکۡفِلۡنِیۡهَا وَ عَزَّنِیۡ فِی الۡخِطَابِ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় এ আমার ভাই। তার নিরানব্বইটি ভেড়ী আছে, আর আমার আছে মাত্র একটা ভেড়ী। তবুও সে বলে, ‘এ ভেড়ীটিও আমার তত্ত্বাবধানে দিয়ে দাও’, আর তর্কে সে আমার উপর প্রাধান্য বিস্তার করেছে’।
(সোয়াদ আয়াত: ২৩)

138 ১৩৮
وَ مَا نَحۡنُ بِمُعَذَّبِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমরা আযাবপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হব না’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৩৮)

4 ৪
اِذَا رُجَّتِ الۡاَرۡضُ رَجًّا ۙ
অনুবাদ: যখন যমীন প্রকম্পিত হবে প্রবল প্রকম্পনে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৪)

33 ৩৩
قَالَ لَمۡ اَکُنۡ لِّاَسۡجُدَ لِبَشَرٍ خَلَقۡتَهٗ مِنۡ صَلۡصَالٍ مِّنۡ حَمَاٍ مَّسۡنُوۡنٍ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমি তো এমন নই যে, একজন মানুষকে আমি সিজদা করব, যাকে আপনি সৃষ্টি করেছেন শুকনো ঠনঠনে কালচে মাটি থেকে’।
(আল-হিজর আয়াত: ৩৩)

42 ৪২
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৪২)

155 ১৫৫
اِنَّ الَّذِیۡنَ تَوَلَّوۡا مِنۡکُمۡ یَوۡمَ الۡتَقَی الۡجَمۡعٰنِ ۙ اِنَّمَا اسۡتَزَلَّهُمُ الشَّیۡطٰنُ بِبَعۡضِ مَا کَسَبُوۡا ۚ وَ لَقَدۡ عَفَا اللّٰهُ عَنۡهُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ حَلِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয়ই তোমাদের মধ্য থেকে যারা পিছু হটে গিয়েছিল সেদিন, যেদিন দু’দল মুখোমুখি হয়েছিল, শয়তানই তাদের কিছু কৃতকর্মের ফলে তাদেরকে পদস্খলিত করেছিল। আর অবশ্যই আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করেছেন। নিশ্চয় আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, সহনশীল।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৫৫)

109 ১০৯
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ قَبۡلِکَ اِلَّا رِجَالًا نُّوۡحِیۡۤ اِلَیۡهِمۡ مِّنۡ اَهۡلِ الۡقُرٰی ؕ اَفَلَمۡ یَسِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَیَنۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ؕ وَ لَدَارُ الۡاٰخِرَۃِ خَیۡرٌ لِّلَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তোমার পূর্বে জনপদবাসী থেকে পুরুষদেরকেই কেবল রাসূল হিসেবে প্রেরণ করেছি, যাদের উপর আমি ওহী নাযিল করতাম। তারা কি যমীনে বিচরণ করে না। তাহলে দেখত, তাদের পূর্বে যারা ছিল তাদের পরিণতি কিরূপ হয়েছে? আর যারা তাকওয়া অবলম্বন করে তাদের জন্য আখিরাতের আবাসনই উত্তম, তবুও কি তোমরা বুঝ না?
(ইউসুফ আয়াত: ১০৯)

21 ২১
(سُجود‎‎) وَ اِذَا قُرِئَ عَلَیۡهِمُ الۡقُرۡاٰنُ لَا یَسۡجُدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদের কাছে কুরআন তিলাওয়াত করা হয় তখন তারা সিজদা করে না। [সাজদাহ] ۩
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ২১)

57 ৫৭
وَ لَوۡ لَا نِعۡمَۃُ رَبِّیۡ لَکُنۡتُ مِنَ الۡمُحۡضَرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আমার রবের অনুগ্রহ না থাকলে আমিও তো (জাহান্নামে) হাযিরকৃতদের একজন হতাম’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৫৭)

156 ১৫৬
اَنۡ تَقُوۡلُوۡۤا اِنَّمَاۤ اُنۡزِلَ الۡکِتٰبُ عَلٰی طَآئِفَتَیۡنِ مِنۡ قَبۡلِنَا ۪ وَ اِنۡ کُنَّا عَنۡ دِرَاسَتِهِمۡ لَغٰفِلِیۡنَ
অনুবাদ: যেন তোমরা না বল যে, কিতাব তো নাযিল করা হয়েছিল আমাদের পূর্বের দু’টি দলের উপর এবং আমরা তো তাদের অধ্যয়ন সম্পর্কে ছিলাম গাফেল।
(আল-আনআম আয়াত: ১৫৬)

190 ১৯০
فَلَمَّاۤ اٰتٰهُمَا صَالِحًا جَعَلَا لَهٗ شُرَکَآءَ فِیۡمَاۤ اٰتٰهُمَا ۚ فَتَعٰلَی اللّٰهُ عَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তিনি তাদেরকে এক সুসন্তান দান করলেন, তখন তাদেরকে তিনি যা প্রদান করেছেন সে বিষয়ে তারা তাঁর বহু শরীক নির্ধারণ করল। বস্তুত তারা যাদের শরীক করে তাদের থেকে আল্লাহ অনেক ঊর্ধ্বে।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৯০)

119 ১১৯
هٰۤاَنۡتُمۡ اُولَآءِ تُحِبُّوۡنَهُمۡ وَ لَا یُحِبُّوۡنَکُمۡ وَ تُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡکِتٰبِ کُلِّهٖ ۚ وَ اِذَا لَقُوۡکُمۡ قَالُوۡۤا اٰمَنَّا ۚ٭ۖ وَ اِذَا خَلَوۡا عَضُّوۡا عَلَیۡکُمُ الۡاَنَامِلَ مِنَ الۡغَیۡظِ ؕ قُلۡ مُوۡتُوۡا بِغَیۡظِکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلِیۡمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: শোন, তোমরাই তো তাদেরকে ভালবাস এবং তারা তোমাদেরকে ভালবাসে না। অথচ তোমরা সব কিতাবের প্রতি ঈমান রাখ। আর যখন তারা তোমাদের সাথে সাক্ষাৎ করে, তখন বলে, ‘আমরা ঈমান এনেছি’। আর যখন তারা একান্তে মিলিত হয়, তোমাদের উপর রাগে আঙ্গুল কামড়ায়। বল, ‘তোমরা তোমাদের রাগ নিয়ে মর’! নিশ্চয় আল্লাহ অন্তরের গোপন বিষয় সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞাত।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১১৯)

6 ৬
عَیۡنًا یَّشۡرَبُ بِهَا عِبَادُ اللّٰهِ یُفَجِّرُوۡنَهَا تَفۡجِیۡرًا
অনুবাদ: এমন এক ঝর্ণা যা থেকে আল্লাহর বান্দাগণ পান করবে, তারা এটিকে যথা ইচ্ছা প্রবাহিত করবে।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ৬)

48 ৪৮
ثُمَّ صُبُّوۡا فَوۡقَ رَاۡسِهٖ مِنۡ عَذَابِ الۡحَمِیۡمِ
অনুবাদ: তারপর তার মাথার উপর ফুটন্ত পানির আযাব ঢেলে দাও।
(আদ-দুখান আয়াত: ৪৮)

92 ৯২
اِنَّ هٰذِهٖۤ اُمَّتُکُمۡ اُمَّۃً وَّاحِدَۃً ۫ۖ وَّ اَنَا رَبُّکُمۡ فَاعۡبُدُوۡنِ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমাদের এ জাতি তো একই জাতি। আর আমিই তোমাদের রব। অতএব তোমরা আমার ইবাদাত কর।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৯২)

77 ৭৭
حَتّٰۤی اِذَا فَتَحۡنَا عَلَیۡهِمۡ بَابًا ذَا عَذَابٍ شَدِیۡدٍ اِذَا هُمۡ فِیۡهِ مُبۡلِسُوۡنَ
অনুবাদ: অবশেষে আমি যখন তাদের জন্য কঠিন আযাবের দুয়ার খুলে দেই তখনই তাতে তারা হতাশ হয়ে পড়ে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৭৭)

87 ৮৭
اَللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ؕ لَیَجۡمَعَنَّکُمۡ اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ لَا رَیۡبَ فِیۡهِ ؕ وَ مَنۡ اَصۡدَقُ مِنَ اللّٰهِ حَدِیۡثًا
অনুবাদ: আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। অবশ্যই তিনি তোমাদেরকে একত্র করবেন কিয়ামতের দিনে। এতে কোন সন্দেহ নেই। আর কথায় আল্লাহর চেয়ে অধিক সত্যবাদী কে?
(আন-নিসা আয়াত: ৮৭)

70 ৭০
قَالُوا ادۡعُ لَنَا رَبَّکَ یُبَیِّنۡ لَّنَا مَا هِیَ ۙ اِنَّ الۡبَقَرَ تَشٰبَهَ عَلَیۡنَا ؕ وَ اِنَّاۤ اِنۡ شَآءَ اللّٰهُ لَمُهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি আমাদের জন্য তোমার রবের নিকট দো‘আ কর, তিনি যেন আমাদের জন্য স্পষ্ট করে দেন, তা কেমন? নিশ্চয় গরুটি আমাদের জন্য সন্দেহপূর্ণ হয়ে গিয়েছে। আর নিশ্চয় আমরা আল্লাহ চাহে তো পথপ্রাপ্ত হব’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৭০)

176 ১৭৬
اَفَبِعَذَابِنَا یَسۡتَعۡجِلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি আমার আযাব ত্বরান্বিত করতে চায়?
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৭৬)

79 ৭৯
لَّا یَمَسُّهٗۤ اِلَّا الۡمُطَهَّرُوۡنَ
অনুবাদ: কেউ তা স্পর্শ করবে না পবিত্রগণ ছাড়া।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৭৯)

9 ৯
وَ اَصۡحٰبُ الۡمَشۡـَٔمَۃِ ۬ۙ مَاۤ اَصۡحٰبُ الۡمَشۡـَٔمَۃِ ؕ
অনুবাদ: আর বাম পার্শ্বের দল, বাম পার্শ্বের দলটি কত হতভাগ্য!
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৯)

70 ৭০
اِذۡ قَالَ لِاَبِیۡهِ وَ قَوۡمِهٖ مَا تَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: যখন সে তার পিতা ও তার কওমকে বলেছিল, ‘তোমরা কিসের ইবাদাত কর?’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৭০)

58 ৫৮
وَ اِمَّا تَخَافَنَّ مِنۡ قَوۡمٍ خِیَانَۃً فَانۡۢبِذۡ اِلَیۡهِمۡ عَلٰی سَوَآءٍ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ الۡخَآئِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তুমি কোন কওম থেকে নিশ্চিতভাবে বিশ্বাসঘাতকতার আশঙ্কা কর, তাহলে (তাদের চুক্তি) তাদের দিকে সোজা নিক্ষেপ কর, নিশ্চয় আল্লাহ বিশ্বাসঘাতকদের পছন্দ করেন না।
(আল-আনফাল আয়াত: ৫৮)

59 ৫৯
وَ لَمَّا جَهَّزَهُمۡ بِجَهَازِهِمۡ قَالَ ائۡتُوۡنِیۡ بِاَخٍ لَّکُمۡ مِّنۡ اَبِیۡکُمۡ ۚ اَلَا تَرَوۡنَ اَنِّیۡۤ اُوۡفِی الۡکَیۡلَ وَ اَنَا خَیۡرُ الۡمُنۡزِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর সে যখন তাদেরকে তাদের রসদসামগ্রী প্রস্তুত করে দিল, তখন বলল, ‘তোমরা তোমাদের পিতার পক্ষ হতে তোমাদের এক ভাইকে আমার কাছে নিয়ে আস, তোমরা কি দেখ না, আমি পরিমাপে পূর্ণমাত্রায় দেই এবং আমি উত্তম অতিথিপরায়ণ?
(ইউসুফ আয়াত: ৫৯)

14 ১৪
وَ اِنَّاۤ اِلٰی رَبِّنَا لَمُنۡقَلِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় আমরা আমাদের রবের কাছেই প্রত্যাবর্তনকারী।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ১৪)

11 ১১
کَلَّا لَا وَزَرَ
অনুবাদ: না, কোন আশ্রয়স্থল নেই।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ১১)

27 ২৭
وَ لِلّٰهِ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ یَوۡمَ تَقُوۡمُ السَّاعَۃُ یَوۡمَئِذٍ یَّخۡسَرُ الۡمُبۡطِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর আসমানসমূহ ও যমীনের মালিকানা আল্লাহরই এবং যেদিন কিয়ামত সংঘটিত হবে সেদিন বাতিলপন্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ২৭)

159 ১৫৯
وَ اِنَّ رَبَّکَ لَهُوَ الۡعَزِیۡزُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রব, তিনি তো মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়ালু্।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৫৯)

38 ৩৮
قَالَ ادۡخُلُوۡا فِیۡۤ اُمَمٍ قَدۡ خَلَتۡ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ مِّنَ الۡجِنِّ وَ الۡاِنۡسِ فِی النَّارِ ؕ کُلَّمَا دَخَلَتۡ اُمَّۃٌ لَّعَنَتۡ اُخۡتَهَا ؕ حَتّٰۤی اِذَا ادَّارَکُوۡا فِیۡهَا جَمِیۡعًا ۙ قَالَتۡ اُخۡرٰىهُمۡ لِاُوۡلٰىهُمۡ رَبَّنَا هٰۤؤُلَآءِ اَضَلُّوۡنَا فَاٰتِهِمۡ عَذَابًا ضِعۡفًا مِّنَ النَّارِ ۬ؕ قَالَ لِکُلٍّ ضِعۡفٌ وَّ لٰکِنۡ لَّا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি বলবেন, ‘আগুনে প্রবেশ কর জিন ও মানুষের দলগুলোর সাথে, যারা তোমাদের পূর্বে গত হয়েছে’। যখনই একটি দল প্রবেশ করবে, তখন পূর্বের দলকে তারা লা‘নত করবে। অবশেষে যখন তারা সবাই তাতে একত্রিত হবে তখন তাদের পরবর্তী দলটি পূর্বের দল সম্পর্কে বলবে, ‘হে আমাদের রব, এরা আমাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছে। তাই আপনি তাদেরকে আগুনের দ্বিগুণ আযাব দিন’। তিনি বলবেন, ‘সবার জন্য দ্বিগুণ, কিন্তু তোমরা জান না’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৩৮)

16 ১৬
قُلۡ اَتُعَلِّمُوۡنَ اللّٰهَ بِدِیۡنِکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা কি তোমাদের দীন সম্পর্কে আল্লাহকে শিক্ষা দিচ্ছ? অথচ আল্লাহ জানেন যা কিছু আছে আসমানসমূহে এবং যা কিছু আছে যমীনে। আর আল্লাহ সকল কিছু সম্পর্কে সম্যক অবগত’।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ১৬)

68 ৬৮
اَفَلَمۡ یَدَّبَّرُوا الۡقَوۡلَ اَمۡ جَآءَهُمۡ مَّا لَمۡ یَاۡتِ اٰبَآءَهُمُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: তারা কি এ বাণী সম্পর্কে চিন্তা-ভাবনা করে না? নাকি তাদের কাছে এমন কিছু এসেছে যা তাদের পূর্ববর্তী পিতৃপুরুষদের কাছে আসেনি?
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৬৮)

39 ৩৯
کَلَّا ؕ اِنَّا خَلَقۡنٰهُمۡ مِّمَّا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: কখনো নয়, নিশ্চয় আমি তাদেরকে সৃষ্টি করেছি তারা যা জানে তা থেকে।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৩৯)

57 ৫৭
وَ لَمَّا ضُرِبَ ابۡنُ مَرۡیَمَ مَثَلًا اِذَا قَوۡمُکَ مِنۡهُ یَصِدُّوۡنَ
অনুবাদ: আর যখনই মারইয়াম পুত্রকে দৃষ্টান্তস্বরূপ পেশ করা হয়, তখন তোমার কওম শোরগোল শুরু করে দেয়।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৫৭)

93 ৯৩
وَ لَقَدۡ بَوَّاۡنَا بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ مُبَوَّاَ صِدۡقٍ وَّ رَزَقۡنٰهُمۡ مِّنَ الطَّیِّبٰتِ ۚ فَمَا اخۡتَلَفُوۡا حَتّٰی جَآءَهُمُ الۡعِلۡمُ ؕ اِنَّ رَبَّکَ یَقۡضِیۡ بَیۡنَهُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ فِیۡمَا کَانُوۡا فِیۡهِ یَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি বনী ইসরাঈলকে উত্তম বাসভূমিতে আবাস দিলাম এবং তাদেরকে উত্তম রিয্ক দিলাম। অতঃপর তারা মতবিরোধ করেনি, যতক্ষণ না তাদের নিকট জ্ঞান এল। নিশ্চয় তোমার রব কিয়ামতের দিন সে বিষয়ে ফয়সালা করবেন যা নিয়ে তারা মতবিরোধ করত।
(ইউনুস আয়াত: ৯৩)

134 ১৩৪
الَّذِیۡنَ یُنۡفِقُوۡنَ فِی السَّرَّآءِ وَ الضَّرَّآءِ وَ الۡکٰظِمِیۡنَ الۡغَیۡظَ وَ الۡعَافِیۡنَ عَنِ النَّاسِ ؕ وَ اللّٰهُ یُحِبُّ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: যারা সুসময়ে ও দুঃসময়ে ব্যয় করে এবং ক্রোধ সংবরণ করে ও মানুষকে ক্ষমা করে। আর আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালবাসেন।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৩৪)

53 ৫৩
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا مُوۡسَی الۡهُدٰی وَ اَوۡرَثۡنَا بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ الۡکِتٰبَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি মূসাকে হিদায়াত দান করেছিলাম এবং বনী ইসরাঈলকে কিতাবের উত্তরাধিকারী করেছিলাম,
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৫৩)

104 ১০৪
وَ قَالَ مُوۡسٰی یٰفِرۡعَوۡنُ اِنِّیۡ رَسُوۡلٌ مِّنۡ رَّبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘হে ফির‘আউন, আমি তো সকল সৃষ্টির রবের পক্ষ থেকে রাসূল।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১০৪)

39 ৩৯
ثُلَّۃٌ مِّنَ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: তাদের অনেকে হবে পূর্ববর্তীদের মধ্য থেকে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৩৯)

36 ৩৬
فَمَاۤ اُوۡتِیۡتُمۡ مِّنۡ شَیۡءٍ فَمَتَاعُ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ مَا عِنۡدَ اللّٰهِ خَیۡرٌ وَّ اَبۡقٰی لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَلٰی رَبِّهِمۡ یَتَوَکَّلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদেরকে যা কিছু দেয়া হয়েছে তা দুনিয়ার জীবনের ভোগ্য সামগ্রী মাত্র। আর আল্লাহর নিকট যা আছে তা উৎকৃষ্ট ও স্থায়ী তাদের জন্য যারা ঈমান আনে এবং তাদের রবের উপর তাওয়াক্কুল করে।
(আশ-শূরা আয়াত: ৩৬)

33 ৩৩
رُدُّوۡهَا عَلَیَّ ؕ فَطَفِقَ مَسۡحًۢا بِالسُّوۡقِ وَ الۡاَعۡنَاقِ
অনুবাদ: এগুলো আমার কাছে ফিরিয়ে আন। অতঃপর সে এগুলোকে পা ও গলদেশ দিয়ে যবেহ করা শুরু করল।*
(সোয়াদ আয়াত: ৩৩)

81 ৮১
وَ یُرِیۡکُمۡ اٰیٰتِهٖ ٭ۖ فَاَیَّ اٰیٰتِ اللّٰهِ تُنۡکِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনি তোমাদেরকে তাঁর নিদর্শনাবলী দেখান। অতএব তোমরা আল্লাহর কোন্ কোন্ নিদর্শনকে অস্বীকার করবে?
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৮১)

14 ১৪
قُلۡ لِّلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا یَغۡفِرُوۡا لِلَّذِیۡنَ لَا یَرۡجُوۡنَ اَیَّامَ اللّٰهِ لِیَجۡزِیَ قَوۡمًۢا بِمَا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে বল, ‘যারা আল্লাহর দিবসসমূহ প্রত্যাশা করে না, এরা যেন তাদের ক্ষমা করে দেয়, যাতে আল্লাহ প্রত্যেক কওমকে তাদের কৃতকর্মের জন্য প্রতিদান দিতে পারেন।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ১৪)

43 ৪৩
اِنَّ شَجَرَتَ الزَّقُّوۡمِ
অনুবাদ: নিশ্চয় যাক্কূম বৃক্ষ
(আদ-দুখান আয়াত: ৪৩)

232 ২৩২
وَ اِذَا طَلَّقۡتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغۡنَ اَجَلَهُنَّ فَلَا تَعۡضُلُوۡهُنَّ اَنۡ یَّنۡکِحۡنَ اَزۡوَاجَهُنَّ اِذَا تَرَاضَوۡا بَیۡنَهُمۡ بِالۡمَعۡرُوۡفِ ؕ ذٰلِکَ یُوۡعَظُ بِهٖ مَنۡ کَانَ مِنۡکُمۡ یُؤۡمِنُ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ ؕ ذٰلِکُمۡ اَزۡکٰی لَکُمۡ وَ اَطۡهَرُ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ وَ اَنۡتُمۡ لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দেবে অতঃপর তারা তাদের ইদ্দতে পৌঁছবে তখন তোমরা তাদেরকে বাধা দিয়ো না যে, তারা তাদের স্বামীদেরকে বিয়ে করবে যদি তারা পরস্পরে তাদের মধ্যে বিধি মোতাবেক সম্মত হয়। এটা উপদেশ তাকে দেয়া হচ্ছে, যে তোমাদের মধ্যে আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাস রাখে। এটি তোমাদের জন্য অধিক শুদ্ধ ও অধিক পবিত্র। আর আল্লাহ জানেন এবং তোমরা জান না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৩২)

14 ১৪
تَجۡرِیۡ بِاَعۡیُنِنَا ۚ جَزَآءً لِّمَنۡ کَانَ کُفِرَ
অনুবাদ: যা আমার চাক্ষুস তত্ত্বাবধানে চলত, তার জন্য পুরস্কারস্বরূপ, যাকে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল।
(আল-কামার আয়াত: ১৪)

16 ১৬
وَ اِبۡرٰهِیۡمَ اِذۡ قَالَ لِقَوۡمِهِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ وَ اتَّقُوۡهُ ؕ ذٰلِکُمۡ خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর (স্মরণ কর) ইবরাহীমকে, যখন সে তার কওমকে বলেছিল, ‘তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর এবং তাঁর তাকওয়া অবলম্বন কর; এটি তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জান’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ১৬)

74 ৭৪
اَفَلَا یَتُوۡبُوۡنَ اِلَی اللّٰهِ وَ یَسۡتَغۡفِرُوۡنَهٗ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: সুতরাং তারা কি আল্লাহর নিকট তাওবা করবে না এবং তাঁর নিকট ক্ষমা চাইবে না? আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৭৪)

10 ১০
وَ قَدۡ خَابَ مَنۡ دَسّٰىهَا
অনুবাদ: এবং সে ব্যর্থ হয়েছে, যে তা (নাফস)-কে কলুষিত করেছে।
(আশ-শামস আয়াত: ১০)

18 ১৮
صُمٌّۢ بُکۡمٌ عُمۡیٌ فَهُمۡ لَا یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বধির-মূক-অন্ধ। তাই তারা ফিরে আসবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৮)

108 ১০৮
وَ اَمَّا الَّذِیۡنَ سُعِدُوۡا فَفِی الۡجَنَّۃِ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا مَا دَامَتِ السَّمٰوٰتُ وَ الۡاَرۡضُ اِلَّا مَا شَآءَ رَبُّکَ ؕ عَطَآءً غَیۡرَ مَجۡذُوۡذٍ
অনুবাদ: আর যারা ভাগ্যবান হয়েছে, তারা জান্নাতে থাকবে, সেখানে তারা স্থায়ী হবে যতদিন পর্যন্ত আসমানসমূহ ও যমীন থাকবে, অবশ্য তোমার রব যা চান*, অব্যাহত প্রতিদানস্বরূপ।
(হূদ আয়াত: ১০৮)

197 ১৯৭
وَ الَّذِیۡنَ تَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِهٖ لَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ نَصۡرَکُمۡ وَ لَاۤ اَنۡفُسَهُمۡ یَنۡصُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাঁকে ছাড়া তোমরা যাদেরকে ডাক তারা তোমাদেরকে সাহায্য করতে পারে না এবং তারা নিজদেরকেও সাহায্য করতে পারে না।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৯৭)

89 ৮৯
ثُمَّ اَتۡبَعَ سَبَبًا
অনুবাদ: তারপর সে আরেক পথ অবলম্বন করল।
(আল-কাহফ আয়াত: ৮৯)

6 ৬
فَلَعَلَّکَ بَاخِعٌ نَّفۡسَکَ عَلٰۤی اٰثَارِهِمۡ اِنۡ لَّمۡ یُؤۡمِنُوۡا بِهٰذَا الۡحَدِیۡثِ اَسَفًا
অনুবাদ: হয়তো তুমি তাদের পেছনে পেছনে ঘুরে দুঃখে নিজকে শেষ করে দেবে, যদি তারা এই কথার প্রতি ঈমান না আনে।
(আল-কাহফ আয়াত: ৬)

45 ৪৫
وَ نَادٰی نُوۡحٌ رَّبَّهٗ فَقَالَ رَبِّ اِنَّ ابۡنِیۡ مِنۡ اَهۡلِیۡ وَ اِنَّ وَعۡدَکَ الۡحَقُّ وَ اَنۡتَ اَحۡکَمُ الۡحٰکِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর নূহ তার রবকে ডাকল এবং বলল, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমার সন্তান আমার পরিবারভুক্ত এবং আপনার ওয়াদা নিশ্চয় সত্য। আর আপনি বিচারকদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বিচারক’।
(হূদ আয়াত: ৪৫)

78 ৭৮
وَ مِنۡهُمۡ اُمِّیُّوۡنَ لَا یَعۡلَمُوۡنَ الۡکِتٰبَ اِلَّاۤ اَمَانِیَّ وَ اِنۡ هُمۡ اِلَّا یَظُنُّوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে আছে নিরক্ষর, তারা মিথ্যা আকাঙ্খা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান রাখে না এবং তারা শুধুই ধারণা করে থাকে।
(আল-বাকারা আয়াত: ৭৮)

17 ১৭
فَمَهِّلِ الۡکٰفِرِیۡنَ اَمۡهِلۡهُمۡ رُوَیۡدًا
অনুবাদ: অতএব কাফিরদেরকে অবকাশ দাও, তাদেরকে কিছু সময়ের অবকাশ দাও।
(আত-তারিক আয়াত: ১৭)

1 ১
الٓرٰ ۟ تِلۡکَ اٰیٰتُ الۡکِتٰبِ الۡحَکِیۡمِ
অনুবাদ: আলিফ্-লাম-রা। এগুলো প্রজ্ঞাপূর্ণ কিতাবের আয়াত।
(ইউনুস আয়াত: ১)

104 ১০৪
قَدۡ جَآءَکُمۡ بَصَآئِرُ مِنۡ رَّبِّکُمۡ ۚ فَمَنۡ اَبۡصَرَ فَلِنَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ عَمِیَ فَعَلَیۡهَا ؕ وَ مَاۤ اَنَا عَلَیۡکُمۡ بِحَفِیۡظٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমাদের কাছে চাক্ষুষ নিদর্শনাবলী এসেছে তোমাদের রবের পক্ষ থেকে। অতএব যে চক্ষুষ্মান হবে, তবে সে তার নিজের জন্যই হবে। আর যে অন্ধ সাজবে, তবে তা তার উপরই (বর্তাবে)। আর আমি তোমাদের উপর সংরক্ষক নই।
(আল-আনআম আয়াত: ১০৪)

64 ৬৪
اِنَّهَا شَجَرَۃٌ تَخۡرُجُ فِیۡۤ اَصۡلِ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: নিশ্চয় এ গাছটি জাহান্নামের তলদেশ থেকে বের হয়।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৬৪)

35 ৩৫
وَ مَا کَانَ صَلَاتُهُمۡ عِنۡدَ الۡبَیۡتِ اِلَّا مُکَآءً وَّ تَصۡدِیَۃً ؕ فَذُوۡقُوا الۡعَذَابَ بِمَا کُنۡتُمۡ تَکۡفُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর কা‘বার নিকট তাদের সালাত শিষ ও হাত-তালি ছাড়া কিছু ছিল না। সুতরাং তোমরা আস্বাদন কর আযাব। কারণ তোমরা কুফরী করতে।
(আল-আনফাল আয়াত: ৩৫)

145 ১৪৫
اِنَّ الۡمُنٰفِقِیۡنَ فِی الدَّرۡکِ الۡاَسۡفَلِ مِنَ النَّارِ ۚ وَ لَنۡ تَجِدَ لَهُمۡ نَصِیۡرًا
অনুবাদ: নিশ্চয় মুনাফিকরা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকবে। আর তুমি কখনও তাদের জন্য কোন সাহায্যকারী পাবে না।
(আন-নিসা আয়াত: ১৪৫)

166 ১৬৬
لٰکِنِ اللّٰهُ یَشۡهَدُ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اِلَیۡکَ اَنۡزَلَهٗ بِعِلۡمِهٖ ۚ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ یَشۡهَدُوۡنَ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ شَهِیۡدًا
অনুবাদ: কিন্তু আল্লাহ সাক্ষ্য দিচ্ছেন, যা তোমার নিকট তিনি নাযিল করেছেন তার মাধ্যমে। তিনি তা নাযিল করেছেন নিজ জ্ঞানে এবং ফেরেশতারাও সাক্ষ্য দিচ্ছে। আর আল্লাহই সাক্ষীরূপে যথেষ্ট।
(আন-নিসা আয়াত: ১৬৬)

24 ২৪
لِّیَجۡزِیَ اللّٰهُ الصّٰدِقِیۡنَ بِصِدۡقِهِمۡ وَ یُعَذِّبَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ اِنۡ شَآءَ اَوۡ یَتُوۡبَ عَلَیۡهِمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: যাতে আল্লাহ সত্যবাদীদেরকে তাদের সত্যবাদিতার জন্য পুরস্কৃত করতে পারেন এবং তিনি চাইলে মুনাফিকদের আযাব দিতে পারেন অথবা তাদের ক্ষমা করে দিতে পারেন। নিশ্চয় আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-আহযাব আয়াত: ২৪)

55 ৫৫
وَعَدَ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مِنۡکُمۡ وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَیَسۡتَخۡلِفَنَّهُمۡ فِی الۡاَرۡضِ کَمَا اسۡتَخۡلَفَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ۪ وَ لَیُمَکِّنَنَّ لَهُمۡ دِیۡنَهُمُ الَّذِی ارۡتَضٰی لَهُمۡ وَ لَیُبَدِّلَنَّهُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ خَوۡفِهِمۡ اَمۡنًا ؕ یَعۡبُدُوۡنَنِیۡ لَا یُشۡرِکُوۡنَ بِیۡ شَیۡئًا ؕ وَ مَنۡ کَفَرَ بَعۡدَ ذٰلِکَ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡفٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে এ মর্মে ওয়াদা দিয়েছেন যে, তিনি নিশ্চিতভাবে তাদেরকে যমীনের প্রতিনিধিত্ব প্রদান করবেন, যেমন তিনি প্রতিনিধিত্ব প্রদান করেছিলেন তাদের পূর্ববর্তীদেরকে এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দীনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন এবং তিনি তাদের ভয়-ভীতি শান্তি-নিরাপত্তায় পরিবর্তিত করে দেবেন। তারা আমারই ইবাদাত করবে, আমার সাথে কোন কিছুকে শরীক করবে না। আর এরপর যারা কুফরী করবে তারাই ফাসিক।
(আন-নূর আয়াত: ৫৫)

58 ৫৮
قُلۡ بِفَضۡلِ اللّٰهِ وَ بِرَحۡمَتِهٖ فَبِذٰلِکَ فَلۡیَفۡرَحُوۡا ؕ هُوَ خَیۡرٌ مِّمَّا یَجۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আল্লাহর অনুগ্রহ ও রহমতে। সুতরাং এ নিয়েই যেন তারা খুশি হয়’। এটি যা তারা জমা করে তা থেকে উত্তম।
(ইউনুস আয়াত: ৫৮)

52 ৫২
ثُمَّ قِیۡلَ لِلَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا ذُوۡقُوۡا عَذَابَ الۡخُلۡدِ ۚ هَلۡ تُجۡزَوۡنَ اِلَّا بِمَا کُنۡتُمۡ تَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর যারা যুলম করেছে তাদের বলা হবে, স্থায়ী আযাব আস্বাদন কর। তোমরা যা অর্জন করতে তোমাদেরকে কেবল তারই প্রতিদান দেয়া হচ্ছে।
(ইউনুস আয়াত: ৫২)

34 ৩৪
فَلۡیَاۡتُوۡا بِحَدِیۡثٍ مِّثۡلِهٖۤ اِنۡ کَانُوۡا صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব, তারা যদি সত্যবাদী হয় তবে তার অনুরূপ বাণী নিয়ে আসুক।
(আত-তূর আয়াত: ৩৪)

4 ৪
اِنَّ الَّذِیۡنَ یُنَادُوۡنَکَ مِنۡ وَّرَآءِ الۡحُجُرٰتِ اَکۡثَرُهُمۡ لَا یَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা তোমাকে হুজরাসমূহের পিছন থেকে ডাকাডাকি করে তাদের অধিকাংশই বুঝে না।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ৪)

98 ৯৮
فَاَرَادُوۡا بِهٖ کَیۡدًا فَجَعَلۡنٰهُمُ الۡاَسۡفَلِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তার ব্যাপারে একটা ষড়যন্ত্র করতে চেয়েছিল, কিন্তু আমি তাদেরকে সম্পূর্ণ পরাভূত করে দিলাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৯৮)

48 ৪৮
وَ لَا تُطِعِ الۡکٰفِرِیۡنَ وَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ وَ دَعۡ اَذٰىهُمۡ وَ تَوَکَّلۡ عَلَی اللّٰهِ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ وَکِیۡلًا
অনুবাদ: আর তুমি কাফির ও মুনাফিকদের আনুগত্য করো না এবং তাদের নির্যাতন উপেক্ষা কর আর আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল কর; তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
(আল-আহযাব আয়াত: ৪৮)

55 ৫৫
یَدۡعُوۡنَ فِیۡهَا بِکُلِّ فَاکِهَۃٍ اٰمِنِیۡنَ
অনুবাদ: সেখানে তারা প্রশান্তচিত্তে সকল প্রকারের ফলমূল আনতে বলবে।
(আদ-দুখান আয়াত: ৫৫)

79 ৭৯
قَالَ رَبِّ فَاَنۡظِرۡنِیۡۤ اِلٰی یَوۡمِ یُبۡعَثُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, আমাকে সে দিন পর্যন্ত অবকাশ দিন যেদিন তারা পুনরুত্থিত হবে।’
(সোয়াদ আয়াত: ৭৯)

107 ১০৭
قُلۡ اٰمِنُوۡا بِهٖۤ اَوۡ لَا تُؤۡمِنُوۡا ؕ اِنَّ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡعِلۡمَ مِنۡ قَبۡلِهٖۤ اِذَا یُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ یَخِرُّوۡنَ لِلۡاَذۡقَانِ سُجَّدًا
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা এতে ঈমান আন বা ঈমান না আন, নিশ্চয় এর পূর্বে যাদেরকে জ্ঞান দেয়া হয়েছে, তাদের কাছে যখন এটা পাঠ করা হয় তখন তারা সিজদাবনত হয়ে লুটিয়ে পড়ে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১০৭)

10 ১০
یَقُوۡلُ الۡاِنۡسَانُ یَوۡمَئِذٍ اَیۡنَ الۡمَفَرُّ
অনুবাদ: সেদিন মানুষ বলবে, ‘পালাবার স্থান কোথায়’?
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ১০)

19 ১৯
فَقُتِلَ کَیۡفَ قَدَّرَ
অনুবাদ: অতঃপর সে ধ্বংস হোক! কীভাবে সে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করল?
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ১৯)

8 ৮
وَ کَاَیِّنۡ مِّنۡ قَرۡیَۃٍ عَتَتۡ عَنۡ اَمۡرِ رَبِّهَا وَ رُسُلِهٖ فَحَاسَبۡنٰهَا حِسَابًا شَدِیۡدًا ۙ وَّ عَذَّبۡنٰهَا عَذَابًا نُّکۡرًا
অনুবাদ: আর অনেক জনপদ তাদের রব ও তাঁর রাসূলগণের নির্দেশের বিরুদ্ধে গিয়েছে। ফলে আমি তাদের কাছ থেকে কঠোর হিসাব নিয়েছি এবং তাদেরকে আমি কঠিন আযাব দিয়েছি।
(আত-ত্বলাক্ব আয়াত: ৮)

99 ৯৯
وَ قَالَ اِنِّیۡ ذَاهِبٌ اِلٰی رَبِّیۡ سَیَهۡدِیۡنِ
অনুবাদ: আর সে বলল, ‘আমি আমার রবের দিকে যাচ্ছি, তিনি অবশ্যই আমাকে হিদায়াত করবেন।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৯৯)

40 ৪০
قُلۡ اَرَءَیۡتَکُمۡ اِنۡ اَتٰىکُمۡ عَذَابُ اللّٰهِ اَوۡ اَتَتۡکُمُ السَّاعَۃُ اَغَیۡرَ اللّٰهِ تَدۡعُوۡنَ ۚ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা কি বিবেচনা কর, যদি তোমাদের কাছে আল্লাহর আযাব এসে যায় অথবা কিয়ামত আগমন করে, তবে কি তোমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ডাকবে, যদি তোমরা সত্যবাদী হও?
(আল-আনআম আয়াত: ৪০)

76 ৭৬
یٰۤـاِبۡرٰهِیۡمُ اَعۡرِضۡ عَنۡ هٰذَا ۚ اِنَّهٗ قَدۡ جَآءَ اَمۡرُ رَبِّکَ ۚ وَ اِنَّهُمۡ اٰتِیۡهِمۡ عَذَابٌ غَیۡرُ مَرۡدُوۡدٍ
অনুবাদ: হে ইবরাহীম, তুমি এ থেকে বিরত হও। নিশ্চয় তোমার রবের সিদ্ধান্ত এসে গেছে এবং নিশ্চয় তাদের উপর আসবে আযাব, যা প্রতিহত হবার নয়।
(হূদ আয়াত: ৭৬)

60 ৬০
وَ الۡقَوَاعِدُ مِنَ النِّسَآءِ الّٰتِیۡ لَا یَرۡجُوۡنَ نِکَاحًا فَلَیۡسَ عَلَیۡهِنَّ جُنَاحٌ اَنۡ یَّضَعۡنَ ثِیَابَهُنَّ غَیۡرَ مُتَبَرِّجٰتٍۭ بِزِیۡنَۃٍ ؕ وَ اَنۡ یَّسۡتَعۡفِفۡنَ خَیۡرٌ لَّهُنَّ ؕ وَ اللّٰهُ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর বৃদ্ধা নারীরা, যারা বিয়ের প্রত্যাশা করে না, তাদের জন্য কোন দোষ নেই, যদি তারা তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে তাদের কিছু পোশাক খুলে রাখে এবং এ থেকে বিরত থাকাই তাদের জন্য উত্তম। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।
(আন-নূর আয়াত: ৬০)

172 ১৭২
لَنۡ یَّسۡتَنۡکِفَ الۡمَسِیۡحُ اَنۡ یَّکُوۡنَ عَبۡدًا لِّلّٰهِ وَ لَا الۡمَلٰٓئِکَۃُ الۡمُقَرَّبُوۡنَ ؕ وَ مَنۡ یَّسۡتَنۡکِفۡ عَنۡ عِبَادَتِهٖ وَ یَسۡتَکۡبِرۡ فَسَیَحۡشُرُهُمۡ اِلَیۡهِ جَمِیۡعًا
অনুবাদ: মাসীহ কখনো আল্লাহর বান্দা হতে (নিজকে) হেয় মনে করে না এবং নৈকট্যপ্রাপ্ত ফেরেশতারাও না, আর যারা তাঁর ইবাদাতকে হেয় জ্ঞান করে এবং অহঙ্কার করে, তবে অচিরেই আল্লাহ তাদের সবাইকে তাঁর নিকট সমবেত করবেন।
(আন-নিসা আয়াত: ১৭২)

20 ২০
وَ الَّذِیۡنَ یَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ لَا یَخۡلُقُوۡنَ شَیۡئًا وَّ هُمۡ یُخۡلَقُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহ ছাড়া যাদেরকে ডাকে, তারা কিছু সুষ্টি করতে পারে না, বরং তাদেরকেই সৃষ্টি করা হয়।
(আন-নাহাল আয়াত: ২০)

72 ৭২
وَ ذَلَّلۡنٰهَا لَهُمۡ فَمِنۡهَا رَکُوۡبُهُمۡ وَ مِنۡهَا یَاۡکُلُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি এগুলোকে তাদের বশীভূত করে দিয়েছি। ফলে এদের কতক তাদের বাহন এবং কতক তারা ভক্ষণ করে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৭২)

87 ৮৭
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تُحَرِّمُوۡا طَیِّبٰتِ مَاۤ اَحَلَّ اللّٰهُ لَکُمۡ وَ لَا تَعۡتَدُوۡا ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ الۡمُعۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, আল্লাহ যে সব পবিত্র বস্তু তোমাদের জন্য হালাল করেছেন, তোমরা তা হারাম করো না এবং তোমরা সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করেন না।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৮৭)

5 ৫
اَمۡرًا مِّنۡ عِنۡدِنَا ؕ اِنَّا کُنَّا مُرۡسِلِیۡنَ ۚ
অনুবাদ: আমার নির্দেশে। নিশ্চয় আমি রাসূল প্রেরণকারী।
(আদ-দুখান আয়াত: ৫)

18 ১৮
( سُجود‎‎ ) اَلَمۡ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ یَسۡجُدُ لَهٗ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَنۡ فِی الۡاَرۡضِ وَ الشَّمۡسُ وَ الۡقَمَرُ وَ النُّجُوۡمُ وَ الۡجِبَالُ وَ الشَّجَرُ وَ الدَّوَآبُّ وَ کَثِیۡرٌ مِّنَ النَّاسِ ؕ وَ کَثِیۡرٌ حَقَّ عَلَیۡهِ الۡعَذَابُ ؕ وَ مَنۡ یُّهِنِ اللّٰهُ فَمَا لَهٗ مِنۡ مُّکۡرِمٍ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یَفۡعَلُ مَا یَشَآءُ
অনুবাদ: তুমি কি দেখ না যে, আল্লাহর উদ্দেশ্যে সিজদা করে যা কিছু রয়েছে আসমানসমূহে এবং যা কিছু রয়েছে যমীনে, সূর্য, চাঁদ, তারকারাজী, পর্বতমালা, বৃক্ষলতা, জীবজন্তু ও মানুষের মধ্যে অনেকে। আবার অনেকের উপর শাস্তি অবধারিত হয়ে আছে। আল্লাহ যাকে অপমানিত করেন তার সম্মানদাতা কেউ নেই। নিশ্চয় আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করেন। [সাজদাহ] ۩
(আল-হজ্জ আয়াত: ১৮)

1 ১
حٰمٓ ۚ
অনুবাদ: হা-মীম।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ১)

19 ১৯
ثُمَّ اِنَّ عَلَیۡنَا بَیَانَهٗ
অনুবাদ: তারপর তার বর্ণনার দায়িত্ব আমারই।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ১৯)

22 ২২
لَوۡ کَانَ فِیۡهِمَاۤ اٰلِهَۃٌ اِلَّا اللّٰهُ لَفَسَدَتَا ۚ فَسُبۡحٰنَ اللّٰهِ رَبِّ الۡعَرۡشِ عَمَّا یَصِفُوۡنَ
অনুবাদ: যদি আসমান ও যমীনে আল্লাহ ছাড়া বহু ইলাহ থাকত তবে উভয়ই ধ্বংস হয়ে যেত, সুতরাং তারা যা বলে, আরশের রব আল্লাহ তা থেকে পবিত্র।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ২২)

99 ৯৯
اَفَاَمِنُوۡا مَکۡرَ اللّٰهِ ۚ فَلَا یَاۡمَنُ مَکۡرَ اللّٰهِ اِلَّا الۡقَوۡمُ الۡخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি আল্লাহর কৌশল থেকে নিরাপদ হয়ে গিয়েছে? বস্তুত ক্ষতিগ্রস্ত কওম ছাড়া আল্লাহর কৌশল থেকে আর কেউ (নিজদেরকে) নিরাপদ মনে করে না।
(আল-আরাফ আয়াত: ৯৯)

36 ৩৬
وَّ مَاۤ اَظُنُّ السَّاعَۃَ قَآئِمَۃً ۙ وَّ لَئِنۡ رُّدِدۡتُّ اِلٰی رَبِّیۡ لَاَجِدَنَّ خَیۡرًا مِّنۡهَا مُنۡقَلَبًا
অনুবাদ: ‘আর আমি মনে করি না যে, কিয়ামত সংঘটিত হবে। আর আমাকে যদি ফিরিয়ে নেয়া হয় আমার রবের কাছে, তবে নিশ্চয় আমি এর চেয়ে উত্তম প্রত্যাবর্তনস্থল পাব’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৩৬)

91 ৯১
قَالُوۡا لَنۡ نَّبۡرَحَ عَلَیۡهِ عٰکِفِیۡنَ حَتّٰی یَرۡجِعَ اِلَیۡنَا مُوۡسٰی
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা এর উপরই অবিচল থাকব যতক্ষণ না মূসা আমাদের কাছে ফিরে আসে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৯১)

61 ৬১
وَ اِنَّهٗ لَعِلۡمٌ لِّلسَّاعَۃِ فَلَا تَمۡتَرُنَّ بِهَا وَ اتَّبِعُوۡنِ ؕ هٰذَا صِرَاطٌ مُّسۡتَقِیۡمٌ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় সে (ঈসা) হবে কিয়ামতের এক সুনিশ্চিত আলামত। সুতরাং তোমরা কিয়ামত সম্পর্কে সংশয় পোষণ করো না। তোমরা আমারই অনুসরণ কর। এটিই সরল পথ।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৬১)

4 ৪
وَ کَمۡ مِّنۡ قَرۡیَۃٍ اَهۡلَکۡنٰهَا فَجَآءَهَا بَاۡسُنَا بَیَاتًا اَوۡ هُمۡ قَآئِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর এমন বহু জনবসতি রয়েছে, যা আমি ধ্বংস করে দিয়েছি। বস্তুত সেখানে আমার আযাব এসেছে রাতে, কিংবা যখন তারা দ্বিপ্রহরে বিশ্রামরত ছিল।
(আল-আরাফ আয়াত: ৪)

58 ৫৮
وَ اِذَا نَادَیۡتُمۡ اِلَی الصَّلٰوۃِ اتَّخَذُوۡهَا هُزُوًا وَّ لَعِبًا ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ قَوۡمٌ لَّا یَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তোমরা সালাতের দিকে ডাক, তখন তারা একে উপহাস ও খেল-তামাশারূপে গ্রহণ করে। তা এই কারণে যে, তারা এমন কওম, যারা বুঝে না।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৫৮)

34 ৩৪
وَ لَقَدۡ کُذِّبَتۡ رُسُلٌ مِّنۡ قَبۡلِکَ فَصَبَرُوۡا عَلٰی مَا کُذِّبُوۡا وَ اُوۡذُوۡا حَتّٰۤی اَتٰهُمۡ نَصۡرُنَا ۚ وَ لَا مُبَدِّلَ لِکَلِمٰتِ اللّٰهِ ۚ وَ لَقَدۡ جَآءَکَ مِنۡ نَّبَاِی الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই তোমার পূর্বে অনেক রাসূলকে অস্বীকার করা হয়েছে, অতঃপর তারা তাদেরকে অস্বীকার করা ও কষ্ট দেয়ার ক্ষেত্রে ধৈর্যধারণ করেছে, যতক্ষণ না আমার সাহায্য তাদের কাছে এসেছে। আর আল্লাহর বাণীসমূহের কোন পরিবর্তনকারী নেই এবং অবশ্যই রাসূলগণের কিছু সংবাদ তোমার কাছে এসেছে।
(আল-আনআম আয়াত: ৩৪)

119 ১১৯
وَ اَنَّکَ لَا تَظۡمَؤُا فِیۡهَا وَ لَا تَضۡحٰی
অনুবাদ: ‘আর সেখানে তুমি পিপাসার্তও হবে না এবং রৌদ্রদগ্ধও হবে না’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১১৯)

31 ৩১
وَّ فَاکِهَۃً وَّ اَبًّا
অনুবাদ: আর ফল ও তৃণগুল্ম।
(আবাসা আয়াত: ৩১)

63 ৬৩
قَالُوۡۤا اِنۡ هٰذٰىنِ لَسٰحِرٰنِ یُرِیۡدٰنِ اَنۡ یُّخۡرِجٰکُمۡ مِّنۡ اَرۡضِکُمۡ بِسِحۡرِهِمَا وَ یَذۡهَبَا بِطَرِیۡقَتِکُمُ الۡمُثۡلٰی
অনুবাদ: তারা বলল, ‘এ দু’জন অবশ্যই যাদুকর। তারা চায় তাদের যাদুর মাধ্যমে তোমাদেরকে তোমাদের দেশ থেকে বের করে দিতে এবং তোমাদের উৎকৃষ্ট জীবন পদ্ধতি ধ্বংস করে দিতে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৬৩)

150 ১৫০
بَلِ اللّٰهُ مَوۡلٰىکُمۡ ۚ وَ هُوَ خَیۡرُ النّٰصِرِیۡنَ
অনুবাদ: বরং আল্লাহ তোমাদের অভিভাবক এবং তিনি উত্তম সাহায্যকারী।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৫০)

11 ১১
یُوۡصِیۡکُمُ اللّٰهُ فِیۡۤ اَوۡلَادِکُمۡ ٭ لِلذَّکَرِ مِثۡلُ حَظِّ الۡاُنۡثَیَیۡنِ ۚ فَاِنۡ کُنَّ نِسَآءً فَوۡقَ اثۡنَتَیۡنِ فَلَهُنَّ ثُلُثَا مَا تَرَکَ ۚ وَ اِنۡ کَانَتۡ وَاحِدَۃً فَلَهَا النِّصۡفُ ؕ وَ لِاَبَوَیۡهِ لِکُلِّ وَاحِدٍ مِّنۡهُمَا السُّدُسُ مِمَّا تَرَکَ اِنۡ کَانَ لَهٗ وَلَدٌ ۚ فَاِنۡ لَّمۡ یَکُنۡ لَّهٗ وَلَدٌ وَّ وَرِثَهٗۤ اَبَوٰهُ فَلِاُمِّهِ الثُّلُثُ ۚ فَاِنۡ کَانَ لَهٗۤ اِخۡوَۃٌ فَلِاُمِّهِ السُّدُسُ مِنۡۢ بَعۡدِ وَصِیَّۃٍ یُّوۡصِیۡ بِهَاۤ اَوۡ دَیۡنٍ ؕ اٰبَآؤُکُمۡ وَ اَبۡنَآؤُکُمۡ لَا تَدۡرُوۡنَ اَیُّهُمۡ اَقۡرَبُ لَکُمۡ نَفۡعًا ؕ فَرِیۡضَۃً مِّنَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلِیۡمًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: আল্লাহ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তানদের সম্পর্কে নির্দেশ দিচ্ছেন, এক ছেলের জন্য দুই মেয়ের অংশের সমপরিমাণ। তবে যদি তারা দুইয়ের অধিক মেয়ে হয়, তাহলে তাদের জন্য হবে, যা সে রেখে গেছে তার তিন ভাগের দুই ভাগ; আর যদি একজন মেয়ে হয় তখন তার জন্য অর্ধেক। আর তার মাতা পিতা উভয়ের প্রত্যেকের জন্য ছয় ভাগের এক ভাগ সে যা রেখে গেছে তা থেকে, যদি তার সন্তান থাকে। আর যদি তার সন্তান না থাকে এবং তার ওয়ারিছ হয় তার মাতা পিতা তখন তার মাতার জন্য তিন ভাগের এক ভাগ। আর যদি তার ভাই-বোন থাকে তবে তার মায়ের জন্য ছয় ভাগের এক ভাগ। অসিয়ত পালনের পর, যা দ্বারা সে অসিয়ত করেছে অথবা ঋণ পরিশোধের পর। তোমাদের মাতা পিতা ও তোমাদের সন্তান-সন্ততিদের মধ্য থেকে তোমাদের উপকারে কে অধিক নিকটবর্তী তা তোমরা জান না। আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নিসা আয়াত: ১১)

114 ১১৪
وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ طَرَفَیِ النَّهَارِ وَ زُلَفًا مِّنَ الَّیۡلِ ؕ اِنَّ الۡحَسَنٰتِ یُذۡهِبۡنَ السَّیِّاٰتِ ؕ ذٰلِکَ ذِکۡرٰی لِلذّٰکِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি সালাত কায়েম কর দিবসের দু’প্রান্তে এবং রাতের প্রথম অংশে*। নিশ্চয়ই ভালকাজ মন্দকাজকে মিটিয়ে দেয়। এটি উপদেশ গ্রহণকারীদের জন্য উপদেশ।
(হূদ আয়াত: ১১৪)

42 ৪২
لَوۡ کَانَ عَرَضًا قَرِیۡبًا وَّ سَفَرًا قَاصِدًا لَّاتَّبَعُوۡکَ وَ لٰکِنۡۢ بَعُدَتۡ عَلَیۡهِمُ الشُّقَّۃُ ؕ وَ سَیَحۡلِفُوۡنَ بِاللّٰهِ لَوِ اسۡتَطَعۡنَا لَخَرَجۡنَا مَعَکُمۡ ۚ یُهۡلِکُوۡنَ اَنۡفُسَهُمۡ ۚ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ اِنَّهُمۡ لَکٰذِبُوۡنَ
অনুবাদ: যদি তা নিকটলভ্য হত, আর সফর হত সহজসাধ্য, তবে তারা অবশ্যই তোমার অনুসরণ করত, কিন্তু তাদের জন্য দূরত্ব দীর্ঘ হল। আর অচিরেই তারা আল্লাহর কসম করবে, ‘যদি আমরা সক্ষম হতাম তাহলে অবশ্যই তোমাদের সাথে বের হতাম’, তারা তাদের নিজদেরকেই ধ্বংস করে। আর আল্লাহ জানেন, নিশ্চয় তারা মিথ্যাবাদী।
(আত-তাওবা আয়াত: ৪২)

26 ২৬
قُلِ اللّٰهُ اَعۡلَمُ بِمَا لَبِثُوۡا ۚ لَهٗ غَیۡبُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ اَبۡصِرۡ بِهٖ وَ اَسۡمِعۡ ؕ مَا لَهُمۡ مِّنۡ دُوۡنِهٖ مِنۡ وَّلِیٍّ ۫ وَّ لَا یُشۡرِکُ فِیۡ حُکۡمِهٖۤ اَحَدًا
অনুবাদ: বল, ‘তারা যে সময়টুকু অবস্থান করেছিল, সে ব্যাপারে আল্লাহই অধিক জানেন’। আসমানসমূহ ও যমীনের গায়েবী বিষয় তাঁরই। এ ব্যাপারে তিনিই উত্তম দ্রষ্টা ও উত্তম শ্রোতা। তিনি ছাড়া তাদের কোন অভিভাবক নেই। তাঁর সিদ্ধান্তে তিনি কাউকে শরীক করেন না।
(আল-কাহফ আয়াত: ২৬)

6 ৬
ذٰلِکَ بِاَنَّ اللّٰهَ هُوَ الۡحَقُّ وَ اَنَّهٗ یُحۡیِ الۡمَوۡتٰی وَ اَنَّهٗ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ ۙ
অনুবাদ: এটি এজন্য যে, আল্লাহই সত্য এবং তিনিই মৃতকে জীবন দান করেন এবং তিনিই সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৬)

39 ৩৯
وَ قَارُوۡنَ وَ فِرۡعَوۡنَ وَ هَامٰنَ ۟ وَ لَقَدۡ جَآءَهُمۡ مُّوۡسٰی بِالۡبَیِّنٰتِ فَاسۡتَکۡبَرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ وَ مَا کَانُوۡا سٰبِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর কারূন, ফির‘আউন ও হামানকে (আমি ধ্বংস করেছি) এবং অবশ্যই তাদের কাছে মূসা গিয়েছিল প্রমানাদিসহ। অতঃপর তারা যমীনে অহংকার করেছিল; এতদ্সত্ত্বেও তারা (আমার আযাব) এড়াতে পারেনি।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৩৯)

3 ৩
الَّذِیۡنَ یَسۡتَحِبُّوۡنَ الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا عَلَی الۡاٰخِرَۃِ وَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ یَبۡغُوۡنَهَا عِوَجًا ؕ اُولٰٓئِکَ فِیۡ ضَلٰلٍۭ بَعِیۡدٍ
অনুবাদ: যারা দুনিয়ার জীবনকে আখিরাত থেকে অধিক পছন্দ করে, আর আল্লাহর পথে বাধা দেয় এবং তাতে বক্রতার সন্ধান করে; তারা ঘোরতর ভ্রষ্টতায় রয়েছে।
(ইবরাহীম আয়াত: ৩)

14 ১৪
وَ یَوۡمَ تَقُوۡمُ السَّاعَۃُ یَوۡمَئِذٍ یَّتَفَرَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর যেদিন কিয়ামত সংঘটিত হবে সেদিন তারা বিভক্ত হয়ে পড়বে।
(আর-রুম আয়াত: ১৪)

258 ২৫৮
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡ حَآجَّ اِبۡرٰهٖمَ فِیۡ رَبِّهٖۤ اَنۡ اٰتٰىهُ اللّٰهُ الۡمُلۡکَ ۘ اِذۡ قَالَ اِبۡرٰهٖمُ رَبِّیَ الَّذِیۡ یُحۡیٖ وَ یُمِیۡتُ ۙ قَالَ اَنَا اُحۡیٖ وَ اُمِیۡتُ ؕ قَالَ اِبۡرٰهٖمُ فَاِنَّ اللّٰهَ یَاۡتِیۡ بِالشَّمۡسِ مِنَ الۡمَشۡرِقِ فَاۡتِ بِهَا مِنَ الۡمَغۡرِبِ فَبُهِتَ الَّذِیۡ کَفَرَ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তুমি কি সে ব্যক্তিকে দেখনি, যে ইবরাহীমের সাথে তার রবের ব্যাপারে বিতর্ক করেছে যে, আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছেন? যখন ইবরাহীম বলল, ‘আমার রব তিনিই’ যিনি জীবন দান করেন এবং মৃত্যু ঘটান। সে বলল, আমিই জীবন দান করি এবং মৃত্যু ঘটাই। ইবরাহীম বলল, নিশ্চয় আল্লাহ পূর্বদিক থেকে সূর্য আনেন। অতএব তুমি তা পশ্চিম দিক থেকে আন। ফলে কাফির ব্যক্তি হতভম্ব হয়ে গেল। আর আল্লাহ যালিম সম্প্রদায়কে হিদায়াত দেন না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৫৮)

11 ১১
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا یَسۡخَرۡ قَوۡمٌ مِّنۡ قَوۡمٍ عَسٰۤی اَنۡ یَّکُوۡنُوۡا خَیۡرًا مِّنۡهُمۡ وَ لَا نِسَآءٌ مِّنۡ نِّسَآءٍ عَسٰۤی اَنۡ یَّکُنَّ خَیۡرًا مِّنۡهُنَّ ۚ وَ لَا تَلۡمِزُوۡۤا اَنۡفُسَکُمۡ وَ لَا تَنَابَزُوۡا بِالۡاَلۡقَابِ ؕ بِئۡسَ الِاسۡمُ الۡفُسُوۡقُ بَعۡدَ الۡاِیۡمَانِ ۚ وَ مَنۡ لَّمۡ یَتُبۡ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, কোন সম্প্রদায় যেন অপর কোন সম্প্রদায়কে বিদ্রূপ না করে, হতে পারে তারা বিদ্রূপকারীদের চেয়ে উত্তম। আর কোন নারীও যেন অন্য নারীকে বিদ্রূপ না করে, হতে পারে তারা বিদ্রূপকারীদের চেয়ে উত্তম। আর তোমরা একে অপরের নিন্দা করো না এবং তোমরা একে অপরকে মন্দ উপনামে ডেকো না। ঈমানের পর মন্দ নাম কতইনা নিকৃষ্ট! আর যারা তাওবা করে না, তারাই তো যালিম।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ১১)

35 ৩৫
اَیَعِدُکُمۡ اَنَّکُمۡ اِذَا مِتُّمۡ وَ کُنۡتُمۡ تُرَابًا وَّ عِظَامًا اَنَّکُمۡ مُّخۡرَجُوۡنَ
অনুবাদ: ‘সে কি তোমাদের ওয়াদা দেয় যে, তোমরা যখন মারা যাবে এবং তোমরা মাটি ও হাড়ে পরিণত হয়ে যাবে। তোমাদেরকে অবশ্যই বের করা হবে?’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৩৫)

19 ১৯
هٰذٰنِ خَصۡمٰنِ اخۡتَصَمُوۡا فِیۡ رَبِّهِمۡ ۫ فَالَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا قُطِّعَتۡ لَهُمۡ ثِیَابٌ مِّنۡ نَّارٍ ؕ یُصَبُّ مِنۡ فَوۡقِ رُءُوۡسِهِمُ الۡحَمِیۡمُ
অনুবাদ: এরা দু’টি বিবদমান পক্ষ, যারা তাদের রব সম্পর্কে বিতর্ক করে। তবে যারা কুফরী করে তাদের জন্য আগুনের পোশাক প্রস্ত্তত করা হয়েছে। তাদের মাথার উপর থেকে ঢেলে দেয়া হবে ফুটন্ত পানি।
(আল-হজ্জ আয়াত: ১৯)

102 ১০২
فَمَنۡ ثَقُلَتۡ مَوَازِیۡنُهٗ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যাদের পাল্লা ভারী হবে তারাই হবে সফলকাম।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১০২)

21 ২১
سَابِقُوۡۤا اِلٰی مَغۡفِرَۃٍ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ جَنَّۃٍ عَرۡضُهَا کَعَرۡضِ السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ ۙ اُعِدَّتۡ لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ ؕ ذٰلِکَ فَضۡلُ اللّٰهِ یُؤۡتِیۡهِ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ ذُو الۡفَضۡلِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: তোমরা তোমাদের রবের পক্ষ থেকে ক্ষমা ও সেই জান্নাতের দিকে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হও, যার প্রশস্ততা আসমান ও যমীনের প্রশস্ততার মত। তা প্রস্তত করা হয়েছে যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলদের প্রতি ঈমান আনে তাদের জন্য। এটা আল্লাহর অনুগ্রহ। তিনি যাকে ইচ্ছা তা দান করেন। আর আল্লাহ মহা অনুগ্রহশীল।
(আল-হাদীদ আয়াত: ২১)

31 ৩১
فَلَمَّا سَمِعَتۡ بِمَکۡرِهِنَّ اَرۡسَلَتۡ اِلَیۡهِنَّ وَ اَعۡتَدَتۡ لَهُنَّ مُتَّکَاً وَّ اٰتَتۡ کُلَّ وَاحِدَۃٍ مِّنۡهُنَّ سِکِّیۡنًا وَّ قَالَتِ اخۡرُجۡ عَلَیۡهِنَّ ۚ فَلَمَّا رَاَیۡنَهٗۤ اَکۡبَرۡنَهٗ وَ قَطَّعۡنَ اَیۡدِیَهُنَّ وَ قُلۡنَ حَاشَ لِلّٰهِ مَا هٰذَا بَشَرًا ؕ اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّا مَلَکٌ کَرِیۡمٌ
অনুবাদ: অতঃপর যখন সে তাদের কূটকৌশলের কথা শুনতে পেল, তখন তাদেরকে ডেকে পাঠাল এবং তাদের জন্য আসন প্রস্তুত করল, আর তাদের প্রত্যেককে একটি করে ছুরি প্রদান করল এবং ইউসুফকে বলল, ‘তাদের সামনে বেরিয়ে আস’। অতঃপর তারা যখন তাকে দেখল, তখন তাকে বিশাল সৌন্দর্যের অধিকারী মনে করল এবং তারা নিজদের হাত কেটে ফেলল আর বলল, ‘মহিমা আল্লাহর, এতো মানুষ নয়। এ তো এক সম্মানিত ফেরেশতা’।
(ইউসুফ আয়াত: ৩১)

46 ৪৬
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا مُوۡسٰی بِاٰیٰتِنَاۤ اِلٰی فِرۡعَوۡنَ وَ مَلَا۠ئِهٖ فَقَالَ اِنِّیۡ رَسُوۡلُ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি মূসাকে আমার নিদর্শনাবলী দিয়ে ফির‘আউন ও তার নেতৃবর্গের নিকট প্রেরণ করেছিলাম। সে বলেছিল, ‘নিশ্চয় আমি সৃষ্টিকুলের রবের একজন রাসূল’।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৪৬)

93 ৯৩
قُلۡ رَّبِّ اِمَّا تُرِیَنِّیۡ مَا یُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে আমার রব, যে বিষয়ে তাদেরকে ওয়াদা দেয়া হচ্ছে তা যদি আমাকে দেখাতে চান,
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৯৩)

17 ১৭
یٰبُنَیَّ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ وَ اۡمُرۡ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ انۡهَ عَنِ الۡمُنۡکَرِ وَ اصۡبِرۡ عَلٰی مَاۤ اَصَابَکَ ؕ اِنَّ ذٰلِکَ مِنۡ عَزۡمِ الۡاُمُوۡرِ
অনুবাদ: ‘হে আমার প্রিয় বৎস, সালাত কায়েম কর, সৎকাজের আদেশ দাও, অসৎকাজে নিষেধ কর এবং তোমার উপর যে বিপদ আসে তাতে ধৈর্য ধর। নিশ্চয় এগুলো অন্যতম দৃঢ় সংকল্পের কাজ’।
(লুকমান আয়াত: ১৭)

171 ১৭১
وَ لَقَدۡ سَبَقَتۡ کَلِمَتُنَا لِعِبَادِنَا الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় আমার প্রেরিত বান্দাদের জন্য আমার কথা পূর্ব নির্ধারিত হয়েছে যে,
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৭১)

7 ৭
وَ لِرَبِّکَ فَاصۡبِرۡ
অনুবাদ: আর তোমার রবের জন্যই ধৈর্যধারণ কর।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৭)

28 ২৮
وَ هُوَ الَّذِیۡ یُنَزِّلُ الۡغَیۡثَ مِنۡۢ بَعۡدِ مَا قَنَطُوۡا وَ یَنۡشُرُ رَحۡمَتَهٗ ؕ وَ هُوَ الۡوَلِیُّ الۡحَمِیۡدُ
অনুবাদ: আর তারা নিরাশ হয়ে পড়লে তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং তাঁর রহমত ছড়িয়ে দেন। আর তিনিই তো অভিভাবক, প্রশংসিত।
(আশ-শূরা আয়াত: ২৮)

12 ১২
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا الۡعَقَبَۃُ
অনুবাদ: আর কিসে তোমাকে জানাবে, বন্ধুর গিরিপথটি কি?
(আল-বালাদ আয়াত: ১২)

85 ৮৫
فَاَتۡبَعَ سَبَبًا
অনুবাদ: অতঃপর সে একটি পথ অবলম্বন করল।
(আল-কাহফ আয়াত: ৮৫)

100 ১০০
فَمَا لَنَا مِنۡ شَافِعِیۡنَ
অনুবাদ: ‘অতএব, আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১০০)

160 ১৬০
مَنۡ جَآءَ بِالۡحَسَنَۃِ فَلَهٗ عَشۡرُ اَمۡثَالِهَا ۚ وَ مَنۡ جَآءَ بِالسَّیِّئَۃِ فَلَا یُجۡزٰۤی اِلَّا مِثۡلَهَا وَ هُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: যে সৎকাজ নিয়ে এসেছে, তার জন্য হবে তার দশ গুণ। আর যে অসৎকাজ নিয়ে এসেছে, তাকে অনুরূপই প্রতিদান দেয়া হবে এবং তাদেরকে যুলম করা হবে না।
(আল-আনআম আয়াত: ১৬০)

53 ৫৩
قُلۡ یٰعِبَادِیَ الَّذِیۡنَ اَسۡرَفُوۡا عَلٰۤی اَنۡفُسِهِمۡ لَا تَقۡنَطُوۡا مِنۡ رَّحۡمَۃِ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یَغۡفِرُ الذُّنُوۡبَ جَمِیۡعًا ؕ اِنَّهٗ هُوَ الۡغَفُوۡرُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: বল, ‘হে আমার বান্দাগণ, যারা নিজদের উপর বাড়াবাড়ি করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। অবশ্যই আল্লাহ সকল পাপ ক্ষমা করে দেবেন। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’।
(আয-যুমার আয়াত: ৫৩)

1 ১
قُلۡ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌ ۚ
অনুবাদ: বল, তিনিই আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়।
(আল-ইখলাস আয়াত: ১)

161 ১৬১
وَّ اَخۡذِهِمُ الرِّبٰوا وَ قَدۡ نُهُوۡا عَنۡهُ وَ اَکۡلِهِمۡ اَمۡوَالَ النَّاسِ بِالۡبَاطِلِ ؕ وَ اَعۡتَدۡنَا لِلۡکٰفِرِیۡنَ مِنۡهُمۡ عَذَابًا اَلِیۡمًا
অনুবাদ: আর তাদের সুদ গ্রহণের কারণে, অথচ তা থেকে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল এবং অবৈধভাবে মানুষের সম্পদ খাওয়ার কারণে। আর আমি তাদের মধ্য থেকে কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছি যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আন-নিসা আয়াত: ১৬১)

48 ৪৮
اِنَّا قَدۡ اُوۡحِیَ اِلَیۡنَاۤ اَنَّ الۡعَذَابَ عَلٰی مَنۡ کَذَّبَ وَ تَوَلّٰی
অনুবাদ: নিশ্চয় আমাদের নিকট ওহী প্রেরণ করা হয়েছে যে, আযাবতো তার জন্য, যে মিথ্যা আরোপ করে এবং মুখ ফিরিয়ে নেয়।
(ত্ব-হা আয়াত: ৪৮)

3 ৩
وَ مِنَ النَّاسِ مَنۡ یُّجَادِلُ فِی اللّٰهِ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ وَّ یَتَّبِعُ کُلَّ شَیۡطٰنٍ مَّرِیۡدٍ ۙ
অনুবাদ: মানুষের মধ্যে কতক আল্লাহ সম্পর্কে তর্ক-বিতর্ক করে না জেনে এবং সে অনুসরণ করে প্রত্যেক বিদ্রোহী শয়তানের।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৩)

70 ৭০
اِلَّا مَنۡ تَابَ وَ اٰمَنَ وَ عَمِلَ عَمَلًا صَالِحًا فَاُولٰٓئِکَ یُبَدِّلُ اللّٰهُ سَیِّاٰتِهِمۡ حَسَنٰتٍ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: তবে যে তাওবা করে, ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে। পরিণামে আল্লাহ তাদের পাপগুলোকে পূণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দেবেন। আল্লাহ অতীব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৭০)

78 ৭৮
وَ جَآءَهٗ قَوۡمُهٗ یُهۡرَعُوۡنَ اِلَیۡهِ ؕ وَ مِنۡ قَبۡلُ کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ السَّیِّاٰتِ ؕ قَالَ یٰقَوۡمِ هٰۤؤُلَآءِ بَنَاتِیۡ هُنَّ اَطۡهَرُ لَکُمۡ فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ لَا تُخۡزُوۡنِ فِیۡ ضَیۡفِیۡ ؕ اَلَـیۡسَ مِنۡکُمۡ رَجُلٌ رَّشِیۡدٌ
অনুবাদ: আর তার কওম তার কাছে ছুটে আসল এবং ইতঃপূর্বে তারা মন্দ কাজ করত। সে বলল, ‘হে আমার কওম, এরা আমার মেয়ে, তারা তোমাদের জন্য পবিত্র। সুতরাং তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং আমার মেহমানদের ব্যাপারে তোমরা আমাকে অপমানিত করো না। তোমাদের মধ্যে কি কোন সুবোধ ব্যক্তি নেই’?
(হূদ আয়াত: ৭৮)

88 ৮৮
وَ اَمَّا مَنۡ اٰمَنَ وَ عَمِلَ صَالِحًا فَلَهٗ جَزَآءَۨ الۡحُسۡنٰی ۚ وَ سَنَقُوۡلُ لَهٗ مِنۡ اَمۡرِنَا یُسۡرًا
অনুবাদ: ‘আর যে ব্যক্তি ঈমান আনবে এবং সৎকাজ করবে, তার জন্য রয়েছে উত্তম পুরস্কার। আর আমি আমার ব্যবহারে তার সাথে নরম কথা বলব’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৮৮)

1 ১
حٰمٓ ۚ
অনুবাদ: হা-মীম।
(আশ-শূরা আয়াত: ১)

64 ৬৪
ءَاَنۡتُمۡ تَزۡرَعُوۡنَهٗۤ اَمۡ نَحۡنُ الزّٰرِعُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা তা অঙ্কুরিত কর, না আমি অঙ্কুরিত করি?
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৬৪)

12 ১২
وَ اِذۡ یَقُوۡلُ الۡمُنٰفِقُوۡنَ وَ الَّذِیۡنَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ مَّرَضٌ مَّا وَعَدَنَا اللّٰهُ وَ رَسُوۡلُهٗۤ اِلَّا غُرُوۡرًا
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন মুনাফিকরা ও যাদের অন্তরে ব্যাধি ছিল তারা বলছিল, ‘আল্লাহ ও তার রাসূল আমাদেরকে যে ওয়াদা দিয়েছিলেন তা প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই নয়’।
(আল-আহযাব আয়াত: ১২)

3 ৩
وَ کَذَّبُوۡا وَ اتَّبَعُوۡۤا اَهۡوَآءَهُمۡ وَ کُلُّ اَمۡرٍ مُّسۡتَقِرٌّ
অনুবাদ: আর তারা অস্বীকার করে এবং নিজ নিজ প্রবৃত্তির অনুসরণ করে। অথচ প্রতিটি বিষয় (শেষ সীমায়) স্থির হবে।
(আল-কামার আয়াত: ৩)

38 ৩৮
ثُمَّ کَانَ عَلَقَۃً فَخَلَقَ فَسَوّٰی
অনুবাদ: অতঃপর সে ‘আলাকায় পরিণত হয়। তারপর আল্লাহ তাকে সুন্দর আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন এবং সুবিন্যস্ত করেছেন।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৩৮)

55 ৫৫
لِیَکۡفُرُوۡا بِمَاۤ اٰتَیۡنٰهُمۡ ؕ فَتَمَتَّعُوۡا ۟ فَسَوۡفَ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: যাতে আমি তাদেরকে যা দিয়েছি তা তারা অস্বীকার করতে পারে। অতএব তোমরা ভোগ কর, অচিরেই তোমরা জানতে পারবে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৫৫)

53 ৫৩
وَ کَذٰلِکَ فَتَنَّا بَعۡضَهُمۡ بِبَعۡضٍ لِّیَقُوۡلُوۡۤا اَهٰۤؤُلَآءِ مَنَّ اللّٰهُ عَلَیۡهِمۡ مِّنۡۢ بَیۡنِنَا ؕ اَلَیۡسَ اللّٰهُ بِاَعۡلَمَ بِالشّٰکِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি এককে অন্যের দ্বারা পরীক্ষা করেছি, যাতে তারা বলে, ‘এরাই কি, আমাদের মধ্য থেকে যাদের উপর আল্লাহ অনুগ্রহ করেছেন? আল্লাহ কি কৃতজ্ঞদের ব্যাপারে পূর্ণ জ্ঞাত নয়?
(আল-আনআম আয়াত: ৫৩)

105 ১০৫
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا عَلَیۡکُمۡ اَنۡفُسَکُمۡ ۚ لَا یَضُرُّکُمۡ مَّنۡ ضَلَّ اِذَا اهۡتَدَیۡتُمۡ ؕ اِلَی اللّٰهِ مَرۡجِعُکُمۡ جَمِیۡعًا فَیُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমাদের উপর তোমাদের নিজদের দায়িত্ব। যদি তোমরা সঠিক পথে থাক তাহলে যে পথভ্রষ্ট হয়েছে সে তোমাদের ক্ষতি করতে পারবে না। আল্লাহর দিকেই তোমাদের সকলের প্রত্যাবর্তন; তখন তিনি তোমরা যা আমল করতে তা তোমাদের জানিয়ে দেবেন।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১০৫)

34 ৩৪
وَ جَعَلۡنَا فِیۡهَا جَنّٰتٍ مِّنۡ نَّخِیۡلٍ وَّ اَعۡنَابٍ وَّ فَجَّرۡنَا فِیۡهَا مِنَ الۡعُیُوۡنِ
অনুবাদ: আর আমি তাতে খেজুর ও আঙ্গুরের বাগান তৈরী করেছি এবং তাতে কিছু ঝর্নাধারা প্রবাহিত করি।
(ইয়াসীন আয়াত: ৩৪)

52 ৫২
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ قَبۡلِکَ مِنۡ رَّسُوۡلٍ وَّ لَا نَبِیٍّ اِلَّاۤ اِذَا تَمَنّٰۤی اَلۡقَی الشَّیۡطٰنُ فِیۡۤ اُمۡنِیَّتِهٖ ۚ فَیَنۡسَخُ اللّٰهُ مَا یُلۡقِی الشَّیۡطٰنُ ثُمَّ یُحۡکِمُ اللّٰهُ اٰیٰتِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর আমি তোমার পূর্বে যে রাসূল কিংবা নবী পাঠিয়েছি, সে যখনই (ওহীকৃত বাণী) পাঠ করেছে, শয়তান তার পাঠে (কিছু) নিক্ষেপ করেছে। কিন্তু শয়তান যা নিক্ষেপ করে আল্লাহ তা মুছে দেন। অতঃপর আল্লাহ তাঁর আয়াতসমূহকে সুদৃঢ় করে দেন। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, অতি প্রজ্ঞাময়।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৫২)

73 ৭৩
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ ضُرِبَ مَثَلٌ فَاسۡتَمِعُوۡا لَهٗ ؕ اِنَّ الَّذِیۡنَ تَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ لَنۡ یَّخۡلُقُوۡا ذُبَابًا وَّ لَوِ اجۡتَمَعُوۡا لَهٗ ؕ وَ اِنۡ یَّسۡلُبۡهُمُ الذُّبَابُ شَیۡئًا لَّا یَسۡتَنۡقِذُوۡهُ مِنۡهُ ؕ ضَعُفَ الطَّالِبُ وَ الۡمَطۡلُوۡبُ
অনুবাদ: হে মানুষ, একটি উপমা পেশ করা হল, মনোযোগ দিয়ে তা শোন, তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যাদেরকে ডাক তারা কখনো একটি মাছিও সৃষ্টি করতে পারবে না। যদিও তারা এ উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়। আর যদি মাছি তাদের কাছ থেকে কিছু ছিনিয়ে নেয়, তারা তার কাছ থেকে তাও উদ্ধার করতে পারবে না। অন্বেষণকারী ও যার কাছে অন্বেষণ করা হয় উভয়েই দুর্বল।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৭৩)

10 ১০
فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ مَّرَضٌ ۙ فَزَادَهُمُ اللّٰهُ مَرَضًا ۚ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌۢ ۬ۙ بِمَا کَانُوۡا یَکۡذِبُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের অন্তরসমূহে রয়েছে ব্যাধি। সুতরাং আল্লাহ তাদের ব্যাধি বাড়িয়ে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। কারণ তারা মিথ্যা বলত।
(আল-বাকারা আয়াত: ১০)

84 ৮৪
قُلۡ لِّمَنِ الۡاَرۡضُ وَ مَنۡ فِیۡهَاۤ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা যদি জান তবে বল, ‘এ যমীন ও এতে যারা আছে তারা কার?’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৮৪)

172 ১৭২
اِنَّهُمۡ لَهُمُ الۡمَنۡصُوۡرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘অবশ্যই তারা সাহায্যপ্রাপ্ত হবে’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৭২)

48 ৪৮
وَ اصۡبِرۡ لِحُکۡمِ رَبِّکَ فَاِنَّکَ بِاَعۡیُنِنَا وَ سَبِّحۡ بِحَمۡدِ رَبِّکَ حِیۡنَ تَقُوۡمُ
অনুবাদ: আর তোমাদের রবের সিদ্ধান্তের জন্য ধৈর্যধারণ কর; কারণ তুমি আমার চোখের সামনেই আছ, তুমি যখন জেগে ওঠ তখন তোমার রবের সপ্রশংস তাসবীহ পাঠ কর।
(আত-তূর আয়াত: ৪৮)

11 ১১
هٰذَا خَلۡقُ اللّٰهِ فَاَرُوۡنِیۡ مَاذَا خَلَقَ الَّذِیۡنَ مِنۡ دُوۡنِهٖ ؕ بَلِ الظّٰلِمُوۡنَ فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: এ আল্লাহর সৃষ্টি; অতএব আমাকে দেখাও, তিনি ছাড়া আর যারা আছে তারা কী সৃষ্টি করেছে! বরং যালিমরা সুস্পষ্ট গোমরাহীতে রয়েছে।
(লুকমান আয়াত: ১১)

23 ২৩
وَ ذٰلِکُمۡ ظَنُّکُمُ الَّذِیۡ ظَنَنۡتُمۡ بِرَبِّکُمۡ اَرۡدٰىکُمۡ فَاَصۡبَحۡتُمۡ مِّنَ الۡخٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের এ ধারণা যা তোমরা তোমাদের রব সম্পর্কে পোষণ করতে, তাই তোমাদের ধ্বংস করেছে। ফলে তোমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেলে।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ২৩)

21 ২১
ثُمَّ اَمَاتَهٗ فَاَقۡبَرَهٗ
অনুবাদ: তারপর তিনি তাকে মৃত্যু দেন এবং তাকে কবরস্থ করেন।
(আবাসা আয়াত: ২১)

36 ৩৬
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৩৬)

79 ৭৯
اَلَّذِیۡنَ یَلۡمِزُوۡنَ الۡمُطَّوِّعِیۡنَ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ فِی الصَّدَقٰتِ وَ الَّذِیۡنَ لَا یَجِدُوۡنَ اِلَّا جُهۡدَهُمۡ فَیَسۡخَرُوۡنَ مِنۡهُمۡ ؕ سَخِرَ اللّٰهُ مِنۡهُمۡ ۫ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: যারা দোষারোপ করে সদাকার ব্যাপারে মুমিনদের মধ্য থেকে স্বেচ্ছাদানকারীদেরকে এবং তাদেরকে যারা তাদের পরিশ্রম ছাড়া কিছুই পায় না। অতঃপর তারা তাদেরকে নিয়ে উপহাস করে, আল্লাহও তাদেরকে নিয়ে উপহাস করেন এবং তাদের জন্যই রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আত-তাওবা আয়াত: ৭৯)

67 ৬৭
وَ الَّذِیۡنَ اِذَاۤ اَنۡفَقُوۡا لَمۡ یُسۡرِفُوۡا وَ لَمۡ یَقۡتُرُوۡا وَ کَانَ بَیۡنَ ذٰلِکَ قَوَامًا
অনুবাদ: আর তারা যখন ব্যয় করে তখন অপব্যয় করে না এবং কার্পণ্যও করে না। বরং মাঝামাঝি অবস্থানে থাকে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৬৭)

43 ৪৩
یٰمَرۡیَمُ اقۡنُتِیۡ لِرَبِّکِ وَ اسۡجُدِیۡ وَ ارۡکَعِیۡ مَعَ الرّٰکِعِیۡنَ
অনুবাদ: ‘হে মারইয়াম, তোমার রবের জন্য অনুগত হও। আর সিজদা কর এবং রুকূকারীদের সাথে রুকূ কর’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪৩)

71 ৭১
یٰۤاَهۡلَ الۡکِتٰبِ لِمَ تَلۡبِسُوۡنَ الۡحَقَّ بِالۡبَاطِلِ وَ تَکۡتُمُوۡنَ الۡحَقَّ وَ اَنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: হে কিতাবীরা, কেন তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করছ এবং সত্যকে গোপন করছ, অথচ তোমরা তা জান?
(আলে-ইমরান আয়াত: ৭১)

20 ২০
کَلَّا بَلۡ تُحِبُّوۡنَ الۡعَاجِلَۃَ
অনুবাদ: কখনো না, বরং তোমরা দুনিয়ার জীবনকে ভালবাস।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ২০)

12 ১২
اِنَّ بَطۡشَ رَبِّکَ لَشَدِیۡدٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার রবের পাকড়াও বড়ই কঠিন।
(আল-বুরুজ আয়াত: ১২)

31 ৩১
یٰبَنِیۡۤ اٰدَمَ خُذُوۡا زِیۡنَتَکُمۡ عِنۡدَ کُلِّ مَسۡجِدٍ وَّ کُلُوۡا وَ اشۡرَبُوۡا وَ لَا تُسۡرِفُوۡا ۚ اِنَّهٗ لَا یُحِبُّ الۡمُسۡرِفِیۡنَ
অনুবাদ: হে বনী আদম, তোমরা প্রতি সালাতে তোমাদের বেশ-ভূষা গ্রহণ কর এবং খাও, পান কর ও অপচয় করো না। নিশ্চয় তিনি অপচয়কারীদেরকে পছন্দ করেন না।
(আল-আরাফ আয়াত: ৩১)

18 ১৮
سَنَدۡعُ الزَّبَانِیَۃَ
অনুবাদ: অচিরেই আমি ডেকে নেব জাহান্নামের প্রহরীদেরকে।
(আল-আলাক আয়াত: ১৮)

103 ১০৩
قُلۡ هَلۡ نُنَبِّئُکُمۡ بِالۡاَخۡسَرِیۡنَ اَعۡمَالًا
অনুবাদ: বল, ‘আমি কি তোমাদেরকে এমন লোকদের কথা জানাব, যারা আমলের দিক থেকে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত’?
(আল-কাহফ আয়াত: ১০৩)

63 ৬৩
فَلَمَّا رَجَعُوۡۤا اِلٰۤی اَبِیۡهِمۡ قَالُوۡا یٰۤاَبَانَا مُنِعَ مِنَّا الۡکَیۡلُ فَاَرۡسِلۡ مَعَنَاۤ اَخَانَا نَکۡتَلۡ وَ اِنَّا لَهٗ لَحٰفِظُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তারা তাদের বাবার কাছে ফিরে আসল, তখন বলল, ‘হে আমাদের পিতা, আমাদের জন্য পরিমাপকৃত রসদ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অতএব আমাদের সাথে আমাদের ভাইকে পাঠান, যেন আমরা পরিমাপ করে রসদ আনতে পারি। আর অবশ্যই আমরা তার হেফাযত করব’।
(ইউসুফ আয়াত: ৬৩)

72 ৭২
فَاِذَا سَوَّیۡتُهٗ وَ نَفَخۡتُ فِیۡهِ مِنۡ رُّوۡحِیۡ فَقَعُوۡا لَهٗ سٰجِدِیۡنَ
অনুবাদ: ‘যখন আমি তাকে সুষম করব এবং তার মধ্যে আমার রূহ সঞ্চার করব, তখন তোমরা তার উদ্দেশ্যে সিজদাবনত হয়ে যাও’।
(সোয়াদ আয়াত: ৭২)

84 ৮৪
وَ اِلٰی مَدۡیَنَ اَخَاهُمۡ شُعَیۡبًا ؕ قَالَ یٰقَوۡمِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ اِلٰهٍ غَیۡرُهٗ ؕ وَ لَا تَنۡقُصُوا الۡمِکۡیَالَ وَ الۡمِیۡزَانَ اِنِّیۡۤ اَرٰىکُمۡ بِخَیۡرٍ وَّ اِنِّیۡۤ اَخَافُ عَلَیۡکُمۡ عَذَابَ یَوۡمٍ مُّحِیۡطٍ
অনুবাদ: আর মাদইয়ানে আমি (পাঠিয়েছিলাম) তাদের ভাই শু‘আইবকে। সে বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর, তিনি ছাড়া তোমাদের কোন (সত্য) ইলাহ নেই এবং মাপ ও ওযন কম করো না; আমি তো তোমাদের প্রাচুর্যশীল দেখছি, কিন্তু আমি তোমাদের উপর এক সর্বগ্রাসী দিনের আযাবের ভয় করছি’।
(হূদ আয়াত: ৮৪)

75 ৭৫
لَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ نَصۡرَهُمۡ ۙ وَ هُمۡ لَهُمۡ جُنۡدٌ مُّحۡضَرُوۡنَ
অনুবাদ: এরা তাদের কোন সাহায্য করতে সক্ষম হবে না, বরং এগুলোকে তাদের বিরুদ্ধে বাহিনীরূপে হাযির করা হবে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৭৫)

56 ৫৬
وَ اِنَّا لَجَمِیۡعٌ حٰذِرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমরা সবাই তো যথেষ্ট সতর্ক।’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৫৬)

11 ১১
کَدَاۡبِ اٰلِ فِرۡعَوۡنَ ۙ وَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ؕ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا ۚ فَاَخَذَهُمُ اللّٰهُ بِذُنُوۡبِهِمۡ ؕ وَ اللّٰهُ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ
অনুবাদ: ফির‘আউন সম্প্রদায় ও তাদের পূর্বের লোকদের স্বভাবের ন্যায়, তারা আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করেছে। ফলে তাদের পাপের কারণে আল্লাহ তাদরেকে পাকড়াও করেছেন। আর আল্লাহ শাস্তি দানে কঠোর।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১১)

60 ৬০
فَاِنۡ لَّمۡ تَاۡتُوۡنِیۡ بِهٖ فَلَا کَیۡلَ لَکُمۡ عِنۡدِیۡ وَ لَا تَقۡرَبُوۡنِ
অনুবাদ: আর যদি তোমরা তাকে নিয়ে না আস, তাহলে আমার নিকট তোমাদের জন্য কোন পরিমাপকৃত (রসদ) নেই এবং তোমরা আমার নিকটবর্তীও হয়ো না’।
(ইউসুফ আয়াত: ৬০)

65 ৬৫
وَ الَّذِیۡنَ یَقُوۡلُوۡنَ رَبَّنَا اصۡرِفۡ عَنَّا عَذَابَ جَهَنَّمَ ٭ۖ اِنَّ عَذَابَهَا کَانَ غَرَامًا
অনুবাদ: আর যারা বলে, ‘হে আমাদের রব, তুমি আমাদের থেকে জাহান্নামের আযাব ফিরিয়ে নাও। নিশ্চয় এর আযাব হল অবিচ্ছিন্ন’।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৬৫)

30 ৩০
هُنَالِکَ تَبۡلُوۡا کُلُّ نَفۡسٍ مَّاۤ اَسۡلَفَتۡ وَ رُدُّوۡۤا اِلَی اللّٰهِ مَوۡلٰىهُمُ الۡحَقِّ وَ ضَلَّ عَنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: এখানে প্রত্যেকে ইতিপূর্বে যা করেছে, সে সম্পর্কে জানতে পারবে। আর তাদেরকে তাদের প্রকৃত অভিভাবক আল্লাহর কাছে ফিরিয়ে দেয়া হবে এবং তারা যা মিথ্যা রটাতো তা তাদের থেকে হারিয়ে যাবে।
(ইউনুস আয়াত: ৩০)

189 ১৮৯
وَ لِلّٰهِ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহর জন্যই আসমান ও যমীনের রাজত্ব। আর আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৮৯)

60 ৬০
قَالُوۡا سَمِعۡنَا فَتًی یَّذۡکُرُهُمۡ یُقَالُ لَهٗۤ اِبۡرٰهِیۡمُ
অনুবাদ: তাদের কেউ কেউ বলল, ‘আমরা শুনেছি এক যুবক এই মূর্তিগুলোর সমালোচনা করে। তাকে বলা হয় ইবরাহীম’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৬০)

72 ৭২
قُلۡ عَسٰۤی اَنۡ یَّکُوۡنَ رَدِفَ لَکُمۡ بَعۡضُ الَّذِیۡ تَسۡتَعۡجِلُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আশা করা যায়, তোমরা যে বিষয়ে তাড়াহুড়া করছ তার কিছু অচিরেই হবে’।
(আন-নামাল আয়াত: ৭২)

204 ২০৪
اَفَبِعَذَابِنَا یَسۡتَعۡجِلُوۡنَ
অনুবাদ: তাহলে কি তারা আমার আযাব ত্বরান্বিত করতে চায়?
(আশ-শুআরা আয়াত: ২০৪)

177 ১৭৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ اشۡتَرَوُا الۡکُفۡرَ بِالۡاِیۡمَانِ لَنۡ یَّضُرُّوا اللّٰهَ شَیۡئًا ۚ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমানের বিনিময়ে কুফরী ক্রয় করেছে, তারা কখনোই আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৭৭)

18 ১৮
اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ الۡمَیۡمَنَۃِ
অনুবাদ: তারাই সৌভাগ্যবান।
(আল-বালাদ আয়াত: ১৮)

72 ৭২
وَ اَنۡ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اتَّقُوۡهُ ؕ وَ هُوَ الَّذِیۡۤ اِلَیۡهِ تُحۡشَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর (আদিষ্ট হয়েছি যে,) তোমরা সালাত কায়েম কর এবং তাঁর তাকওয়া অবলম্বন কর। আর তিনিই, যার কাছে তোমাদেরকে সমবেত করা হবে।
(আল-আনআম আয়াত: ৭২)

18 ১৮
شَهِدَ اللّٰهُ اَنَّهٗ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۙ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ وَ اُولُوا الۡعِلۡمِ قَآئِمًۢا بِالۡقِسۡطِ ؕ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: আল্লাহ সাক্ষ্য দেন যে, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই, আর ফেরেশতা ও জ্ঞানীগণও। তিনি ন্যায় দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৮)

31 ৩১
وَ اُزۡلِفَتِ الۡجَنَّۃُ لِلۡمُتَّقِیۡنَ غَیۡرَ بَعِیۡدٍ
অনুবাদ: আর জান্নাতকে মুত্তাকীদের অদূরে, কাছেই আনা হবে।
(কাফ আয়াত: ৩১)

5 ৫
فَالۡمُلۡقِیٰتِ ذِکۡرًا
অনুবাদ: অতঃপর কসম, উপদেশগ্রন্থ আনয়নকারী (ফেরেশতাদের),
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৫)

2 ২
کِتٰبٌ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ فَلَا یَکُنۡ فِیۡ صَدۡرِکَ حَرَجٌ مِّنۡهُ لِتُنۡذِرَ بِهٖ وَ ذِکۡرٰی لِلۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: এটি কিতাব, যা তোমার প্রতি নাযিল করা হয়েছে। সুতরাং তার সম্পর্কে তোমার মনে যেন কোন সংকীর্ণতা না থাকে। যাতে তুমি তার মাধ্যমে সতর্ক করতে পার এবং তা মুমিনদের জন্য উপদেশ।
(আল-আরাফ আয়াত: ২)

29 ২৯
اَمۡ حَسِبَ الَّذِیۡنَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ مَّرَضٌ اَنۡ لَّنۡ یُّخۡرِجَ اللّٰهُ اَضۡغَانَهُمۡ
অনুবাদ: নাকি যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে তারা ধারণা করেছে যে, আল্লাহ তাদের গোপন বিদ্বেষভাব প্রকাশ করে দিবেন না?
(মুহাম্মাদ আয়াত: ২৯)

42 ৪২
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَاۤ اِلٰۤی اُمَمٍ مِّنۡ قَبۡلِکَ فَاَخَذۡنٰهُمۡ بِالۡبَاۡسَآءِ وَ الضَّرَّآءِ لَعَلَّهُمۡ یَتَضَرَّعُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তোমাদের পূর্বেকার জাতিসমূহের কাছে বহু রাসূল পাঠিয়েছি, আমি তাদের প্রতি ক্ষুধা, দারিদ্রতা ও রোগ ব্যাধি চাপিয়ে দিয়েছি, যেন তারা নম্রতা প্রকাশ করে আমার সামনে নতি স্বীকার করে।
(আল-আনআম আয়াত: ৪২)

32 ৩২
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ صَدُّوۡا عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ شَآقُّوا الرَّسُوۡلَ مِنۡۢ بَعۡدِ مَا تَبَیَّنَ لَهُمُ الۡهُدٰی ۙ لَنۡ یَّضُرُّوا اللّٰهَ شَیۡئًا ؕ وَ سَیُحۡبِطُ اَعۡمَالَهُمۡ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে, আল্লাহর পথে বাধা দিয়েছে এবং তাদের নিকট হিদায়াতের পথ সুস্পষ্ট হওয়ার পরও রাসূলের বিরোধিতা করেছে, তারা আল্লাহর কোনই ক্ষতি সাধন করতে পারবে না। আর শীঘ্রই তিনি তাদের আমলসমূহ নিষ্ফল করে দেবেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৩২)

64 ৬৪
وَ قِیۡلَ ادۡعُوۡا شُرَکَآءَکُمۡ فَدَعَوۡهُمۡ فَلَمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَهُمۡ وَ رَاَوُا الۡعَذَابَ ۚ لَوۡ اَنَّهُمۡ کَانُوۡا یَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর বলা হবে, ‘তোমাদের দেবতাগুলোকে ডাক, অতঃপর তারা তাদেরকে ডাকবে, তখন তারা তাদের ডাকে সাড়া দেবে না। আর তারা আযাব দেখতে পাবে। হায়, এরা যদি সৎপথ প্রাপ্ত হত!
(আল-কাসাস আয়াত: ৬৪)

66 ৬৬
وَ لَوۡ نَشَآءُ لَطَمَسۡنَا عَلٰۤی اَعۡیُنِهِمۡ فَاسۡتَبَقُوا الصِّرَاطَ فَاَنّٰی یُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি আমি চাইতাম তবে তাদের চোখসমূহ অন্ধ করে দিতাম। তখন এরা পথের অন্বেষণে দৌড়ালে কী করে দেখতে পেত?
(ইয়াসীন আয়াত: ৬৬)

73 ৭৩
وَ الَّذِیۡنَ اِذَا ذُکِّرُوۡا بِاٰیٰتِ رَبِّهِمۡ لَمۡ یَخِرُّوۡا عَلَیۡهَا صُمًّا وَّ عُمۡیَانًا
অনুবাদ: আর যারা তাদের রবের আয়াতসমূহ স্মরণ করিয়ে দিলে অন্ধ ও বধিরদের মত পড়ে থাকে না।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৭৩)

107 ১০৭
وَ فَدَیۡنٰهُ بِذِبۡحٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: আর আমি এক মহান যবেহের* বিনিময়ে তাকে মুক্ত করলাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১০৭)

33 ৩৩
اَفَرَءَیۡتَ الَّذِیۡ تَوَلّٰی
অনুবাদ: তুমি কি সেই ব্যক্তিকে দেখেছ, যে মুখ ফিরিয়ে নেয়?
(আন-নাজম আয়াত: ৩৩)

53 ৫৩
وَ اَنۡجَیۡنَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ کَانُوۡا یَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি মুমিনদের মুক্তি দিলাম এবং তারা ছিল তাকওয়া অবলম্বনকারী।
(আন-নামাল আয়াত: ৫৩)

116 ১১৬
فَتَعٰلَی اللّٰهُ الۡمَلِکُ الۡحَقُّ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ رَبُّ الۡعَرۡشِ الۡکَرِیۡمِ
অনুবাদ: সুতরাং সত্যিকারের মালিক আল্লাহ মহিমান্বিত, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই; তিনি সম্মানিত ‘আরশের রব।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১১৬)

2 ২
خَلَقَ الۡاِنۡسَانَ مِنۡ عَلَقٍ ۚ
অনুবাদ: তিনি সৃষ্টি করেছেন মানুষকে আলাক থেকে।
(আল-আলাক আয়াত: ২)

55 ৫৫
وَ اِذۡ قُلۡتُمۡ یٰمُوۡسٰی لَنۡ نُّؤۡمِنَ لَکَ حَتّٰی نَرَی اللّٰهَ جَهۡرَۃً فَاَخَذَتۡکُمُ الصّٰعِقَۃُ وَ اَنۡتُمۡ تَنۡظُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তোমরা বললে, ‘হে মূসা, আমরা তোমার প্রতি ঈমান আনব না, যতক্ষণ না আমরা প্রকাশ্যে আল্লাহকে দেখি’। ফলে বজ্র তোমাদেরকে পাকড়াও করল আর তোমরা তা দেখছিলে।
(আল-বাকারা আয়াত: ৫৫)

2 ২
اَلَّا تَعۡبُدُوۡۤا اِلَّا اللّٰهَ ؕ اِنَّنِیۡ لَکُمۡ مِّنۡهُ نَذِیۡرٌ وَّ بَشِیۡرٌ ۙ
অনুবাদ: (এ মর্মে) যে, তোমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদাত করো না। নিশ্চয় আমি তোমাদের জন্য তাঁর পক্ষ থেকে সতর্ককারী ও সুসংবাদদাতা।
(হূদ আয়াত: ২)

30 ৩০
وَ لَقَدۡ نَجَّیۡنَا بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ مِنَ الۡعَذَابِ الۡمُهِیۡنِ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি বনী ইসরাঈলকে লাঞ্ছনাদায়ক আযাব থেকে উদ্ধার করেছিলাম,
(আদ-দুখান আয়াত: ৩০)

196 ১৯৬
اِنَّ وَلِیِّ ۦَ اللّٰهُ الَّذِیۡ نَزَّلَ الۡکِتٰبَ ۫ۖ وَ هُوَ یَتَوَلَّی الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমার অভিভাবক আল্লাহ, যিনি কিতাব নাযিল করেছেন। আর তিনি নেককারদের দেখাশোনা করেন’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৯৬)

14 ১৪
وَ اِنَّ الۡفُجَّارَ لَفِیۡ جَحِیۡمٍ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় অন্যায়কারীরা থাকবে প্রজ্জ্বলিত আগুনে।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ১৪)

15 ১৫
اِنَّاۤ اَرۡسَلۡنَاۤ اِلَیۡکُمۡ رَسُوۡلًا ۬ۙ شَاهِدًا عَلَیۡکُمۡ کَمَاۤ اَرۡسَلۡنَاۤ اِلٰی فِرۡعَوۡنَ رَسُوۡلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমাদের জন্য স্বাক্ষীস্বরূপ তোমাদের কাছে রাসূল পাঠিয়েছি যেমনিভাবে ফির‘আউনের কাছে রাসূল পাঠিয়েছিলাম।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ১৫)

137 ১৩৭
فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَکۡفِیۡکَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: অতএব যদি তারা ঈমান আনে, তোমরা যেরূপে তার প্রতি ঈমান এনেছ, তবে অবশ্যই তারা হিদায়াতপ্রাপ্ত হবে। আর যদি তারা বিমুখ হয় তাহলে তারা রয়েছে কেবল বিরোধিতায়, তাই তাদের বিপক্ষে তোমার জন্য আল্লাহ যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৩৭)

76 ৭৬
خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ حَسُنَتۡ مُسۡتَقَرًّا وَّ مُقَامًا
অনুবাদ: সেখানে তারা স্থায়ী হবে। অবস্থানস্থল ও আবাসস্থল হিসেবে তা কতইনা উৎকৃষ্ট!
(আল-ফুরকান আয়াত: ৭৬)

4 ৪
وَ لَقَدۡ جَآءَهُمۡ مِّنَ الۡاَنۡۢبَآءِ مَا فِیۡهِ مُزۡدَجَرٌ
অনুবাদ: আর তাদের কাছে তো সংবাদসমূহ এসেছে, যাতে রয়েছে উপদেশবাণী,
(আল-কামার আয়াত: ৪)

9 ৯
وَ اَقِیۡمُوا الۡوَزۡنَ بِالۡقِسۡطِ وَ لَا تُخۡسِرُوا الۡمِیۡزَانَ
অনুবাদ: আর তোমরা ন্যায়সঙ্গতভাবে ওযন প্রতিষ্ঠা কর এবং ওযনকৃত বস্তু কম দিও না।
(আর-রাহমান আয়াত: ৯)

7 ৭
وَ اِذۡ اَخَذۡنَا مِنَ النَّبِیّٖنَ مِیۡثَاقَهُمۡ وَ مِنۡکَ وَ مِنۡ نُّوۡحٍ وَّ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ مُوۡسٰی وَ عِیۡسَی ابۡنِ مَرۡیَمَ ۪ وَ اَخَذۡنَا مِنۡهُمۡ مِّیۡثَاقًا غَلِیۡظًا
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি অঙ্গীকার গ্রহণ করেছিলাম নবীদের থেকে এবং তোমার থেকে, নূহ, ইবরাহীম, মূসা ও মারইয়াম পুত্র ঈসা থেকে। আর আমি তাদের কাছ থেকে দৃঢ় অঙ্গীকার গ্রহণ করেছিলাম।
(আল-আহযাব আয়াত: ৭)

70 ৭০
لِّیُنۡذِرَ مَنۡ کَانَ حَیًّا وَّ یَحِقَّ الۡقَوۡلُ عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: যাতে তা সতর্ক করতে পারে ঐ ব্যক্তিকে যে জীবিত এবং যাতে কাফিরদের বিরুদ্ধে অভিযোগবাণী প্রমাণিত হয়।
(ইয়াসীন আয়াত: ৭০)

6 ৬
وَ ابۡتَلُوا الۡیَتٰمٰی حَتّٰۤی اِذَا بَلَغُوا النِّکَاحَ ۚ فَاِنۡ اٰنَسۡتُمۡ مِّنۡهُمۡ رُشۡدًا فَادۡفَعُوۡۤا اِلَیۡهِمۡ اَمۡوَالَهُمۡ ۚ وَ لَا تَاۡکُلُوۡهَاۤ اِسۡرَافًا وَّ بِدَارًا اَنۡ یَّکۡبَرُوۡا ؕ وَ مَنۡ کَانَ غَنِیًّا فَلۡیَسۡتَعۡفِفۡ ۚ وَ مَنۡ کَانَ فَقِیۡرًا فَلۡیَاۡکُلۡ بِالۡمَعۡرُوۡفِ ؕ فَاِذَا دَفَعۡتُمۡ اِلَیۡهِمۡ اَمۡوَالَهُمۡ فَاَشۡهِدُوۡا عَلَیۡهِمۡ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ حَسِیۡبًا
অনুবাদ: আর তোমরা ইয়াতীমদেরকে পরীক্ষা কর যতক্ষণ না তারা বিবাহের বয়সে পৌঁছে। সুতরাং যদি তোমরা তাদের মধ্যে বিবেকের পরিপক্কতা দেখতে পাও, তবে তাদের ধন-সম্পদ তাদেরকে দিয়ে দাও। আর তোমরা তাদের সম্পদ খেয়ো না অপচয় করে এবং তারা বড় হওয়ার আগে তাড়াহুড়া করে। আর যে ধনী সে যেন সংযত থাকে, আর যে দরিদ্র সে যেন ন্যায়সঙ্গতভাবে খায়। অতঃপর যখন তোমরা তাদের ধন-সম্পদ তাদের নিকট সোপর্দ করবে তখন তাদের উপর তোমরা সাক্ষী রাখবে। আর হিসাব গ্রহণকারী হিসেবে আল্লাহ যথেষ্ট।
(আন-নিসা আয়াত: ৬)

7 ৭
الَّذِیۡۤ اَحۡسَنَ کُلَّ شَیۡءٍ خَلَقَهٗ وَ بَدَاَ خَلۡقَ الۡاِنۡسَانِ مِنۡ طِیۡنٍ
অনুবাদ: যিনি তাঁর প্রতিটি সৃষ্টিকে সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন এবং কাদা মাটি থেকে মানুষ সৃষ্টির সূচনা করেছেন।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ৭)

37 ৩৭
وَ مَاۤ اَمۡوَالُکُمۡ وَ لَاۤ اَوۡلَادُکُمۡ بِالَّتِیۡ تُقَرِّبُکُمۡ عِنۡدَنَا زُلۡفٰۤی اِلَّا مَنۡ اٰمَنَ وَ عَمِلَ صَالِحًا ۫ فَاُولٰٓئِکَ لَهُمۡ جَزَآءُ الضِّعۡفِ بِمَا عَمِلُوۡا وَ هُمۡ فِی الۡغُرُفٰتِ اٰمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি এমন বস্তু নয় যা তোমাদেরকে আমার নিকটবর্তী করে দেবে। তবে যারা ঈমান আনে ও নেক আমল করে, তারাই তাদের আমলের বিনিময়ে পাবে বহুগুণ প্রতিদান। আর তারা (জান্নাতের) সুউচ্চ প্রাসাদে নিরাপদে থাকবে।
(সাবা আয়াত: ৩৭)

75 ৭৫
ذٰلِکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ تَفۡرَحُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ بِغَیۡرِ الۡحَقِّ وَ بِمَا کُنۡتُمۡ تَمۡرَحُوۡنَ
অনুবাদ: এটা এ জন্য যে, তোমরা যমীনে অযথা উল্লাস করতে এবং এজন্য যে, তোমরা অহঙ্কার করতে।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৭৫)

44 ৪৪
ذٰلِکَ مِنۡ اَنۡۢبَآءِ الۡغَیۡبِ نُوۡحِیۡهِ اِلَیۡکَ ؕ وَ مَا کُنۡتَ لَدَیۡهِمۡ اِذۡ یُلۡقُوۡنَ اَقۡلَامَهُمۡ اَیُّهُمۡ یَکۡفُلُ مَرۡیَمَ ۪ وَ مَا کُنۡتَ لَدَیۡهِمۡ اِذۡ یَخۡتَصِمُوۡنَ
অনুবাদ: এটি গায়েবের সংবাদসমূহের অন্তর্ভুক্ত, যা আমি তোমার প্রতি ওহী পাঠাচ্ছি। আর তুমি তাদের নিকট ছিলে না, যখন তারা তাদের কলম নিক্ষেপ করছিল, তাদের মধ্যে কে মারইয়ামের দায়িত্ব নেবে? আর তুমি তাদের নিকট ছিলে না, যখন তারা বিতর্ক করছিল ।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪৪)

61 ৬১
ذٰلِکَ بِاَنَّ اللّٰهَ یُوۡلِجُ الَّیۡلَ فِی النَّهَارِ وَ یُوۡلِجُ النَّهَارَ فِی الَّیۡلِ وَ اَنَّ اللّٰهَ سَمِیۡعٌۢ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: এটা এজন্য যে, নিশ্চয় আল্লাহ রাতকে দিনের মধ্যে প্রবেশ করান এবং দিনকে রাতের মধ্যে প্রবেশ করান। আর নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৬১)

33 ৩৩
وَ مَنۡ اَحۡسَنُ قَوۡلًا مِّمَّنۡ دَعَاۤ اِلَی اللّٰهِ وَ عَمِلَ صَالِحًا وَّ قَالَ اِنَّنِیۡ مِنَ الۡمُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তার চেয়ে কার কথা উত্তম, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, অবশ্যই আমি মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত’?
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৩৩)

4 ৪
اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ الَّذِیۡنَ یُقَاتِلُوۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِهٖ صَفًّا کَاَنَّهُمۡ بُنۡیَانٌ مَّرۡصُوۡصٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ তাদেরকে ভালবাসেন, যারা তাঁর পথে সারিবদ্ধ হয়ে যুদ্ধ করে যেন তারা সীসা ঢালা প্রাচীর।
(আস-সফ আয়াত: ৪)

201 ২০১
اِنَّ الَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا اِذَا مَسَّهُمۡ طٰٓئِفٌ مِّنَ الشَّیۡطٰنِ تَذَکَّرُوۡا فَاِذَا هُمۡ مُّبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা তাকওয়া অবলম্বন করেছে যখন তাদেরকে শয়তানের পক্ষ থেকে কোন কুমন্ত্রণা স্পর্শ করে তখন তারা আল্লাহকে স্মরণ করে। তখনই তাদের দৃষ্টি খুলে যায়।
(আল-আরাফ আয়াত: ২০১)

16 ১৬
وَ الَّذِیۡنَ یُحَآجُّوۡنَ فِی اللّٰهِ مِنۡۢ بَعۡدِ مَا اسۡتُجِیۡبَ لَهٗ حُجَّتُهُمۡ دَاحِضَۃٌ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ وَ عَلَیۡهِمۡ غَضَبٌ وَّ لَهُمۡ عَذَابٌ شَدِیۡدٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহর আহবানে সাড়া দেয়ার পর আল্লাহ সম্পর্কে যারা বিতর্ক করে, তাদের দলীল-প্রমাণ তাদের রবের নিকট অসার। তাদের উপর (আল্লাহর) গযব এবং তাদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।
(আশ-শূরা আয়াত: ১৬)

170 ১৭০
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمُ اتَّبِعُوۡا مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ قَالُوۡا بَلۡ نَتَّبِعُ مَاۤ اَلۡفَیۡنَا عَلَیۡهِ اٰبَآءَنَا ؕ اَوَ لَوۡ کَانَ اٰبَآؤُهُمۡ لَا یَعۡقِلُوۡنَ شَیۡئًا وَّ لَا یَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা অনুসরণ কর, যা আল্লাহ নাযিল করেছেন’, তারা বলে, ‘বরং আমরা অনুসরণ করব আমাদের পিতৃ-পুরুষদেরকে যার উপর পেয়েছি’। যদি তাদের পিতৃ-পুরুষরা কিছু না বুঝে এবং হিদায়াতপ্রাপ্ত না হয়, তাহলেও কি?
(আল-বাকারা আয়াত: ১৭০)

37 ৩৭
اَمۡ لَکُمۡ کِتٰبٌ فِیۡهِ تَدۡرُسُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের কাছে কি কোন কিতাব আছে যাতে তোমরা পাঠ করছ?
(আল-কলম আয়াত: ৩৭)

11 ১১
وَ السَّمَآءِ ذَاتِ الرَّجۡعِ
অনুবাদ: বৃষ্টিসম্পন্ন আসমানের কসম।
(আত-তারিক আয়াত: ১১)

75 ৭৫
اِذًا لَّاَذَقۡنٰکَ ضِعۡفَ الۡحَیٰوۃِ وَ ضِعۡفَ الۡمَمَاتِ ثُمَّ لَا تَجِدُ لَکَ عَلَیۡنَا نَصِیۡرًا
অনুবাদ: তখন আমি অবশ্যই তোমাকে আস্বাদন করাতাম জীবনের দ্বিগুণ ও মরণের দ্বিগুণ আযাব।* তারপর তুমি তোমার জন্য আমার বিরুদ্ধে কোন সাহায্যকারী পাবে না।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৭৫)

19 ১৯
قَالَ اِنَّمَاۤ اَنَا رَسُوۡلُ رَبِّکِ ٭ۖ لِاَهَبَ لَکِ غُلٰمًا زَکِیًّا
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমি তো কেবল তোমার রবের বার্তাবাহক, তোমাকে একজন পবিত্র পুত্রসন্তান দান করার জন্য এসেছি’।
(মারইয়াম আয়াত: ১৯)

61 ৬১
وَ اِذۡ قُلۡنَا لِلۡمَلٰٓئِکَۃِ اسۡجُدُوۡا لِاٰدَمَ فَسَجَدُوۡۤا اِلَّاۤ اِبۡلِیۡسَ ؕ قَالَ ءَاَسۡجُدُ لِمَنۡ خَلَقۡتَ طِیۡنًا
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি ফেরেশতাদের বললাম, ‘আদমকে সিজদা কর’, তখন ইবলীস ছাড়া সকলে সিজদা করল। সে বলল, ‘আমি কি এমন ব্যক্তিকে সিজদা করব যাকে আপনি কাদামাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন’?
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৬১)

97 ৯৭
وَ مَنۡ یَّهۡدِ اللّٰهُ فَهُوَ الۡمُهۡتَدِ ۚ وَ مَنۡ یُّضۡلِلۡ فَلَنۡ تَجِدَ لَهُمۡ اَوۡلِیَآءَ مِنۡ دُوۡنِهٖ ؕ وَ نَحۡشُرُهُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ عَلٰی وُجُوۡهِهِمۡ عُمۡیًا وَّ بُکۡمًا وَّ صُمًّا ؕ مَاۡوٰىهُمۡ جَهَنَّمُ ؕ کُلَّمَا خَبَتۡ زِدۡنٰهُمۡ سَعِیۡرًا
অনুবাদ: আর আল্লাহ যাকে হিদায়াত দান করেন সে-ই হিদায়াতপ্রাপ্ত এবং যাকে তিনি পথহারা করেন তুমি কখনো তাদের জন্য তাঁকে ছাড়া অভিভাবক পাবে না। আর আমি কিয়ামতের দিনে তাদেরকে একত্র করব উপুড় করে, অন্ধ, মূক ও বধির অবস্থায়। তাদের আশ্রয়স্থল জাহান্নাম; যখনই তা নিস্তেজ হবে তখনই আমি তাদের জন্য আগুন বাড়িয়ে দেব।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৯৭)

81 ৮১
اِرۡجِعُوۡۤا اِلٰۤی اَبِیۡکُمۡ فَقُوۡلُوۡا یٰۤاَبَانَاۤ اِنَّ ابۡنَکَ سَرَقَ ۚ وَ مَا شَهِدۡنَاۤ اِلَّا بِمَا عَلِمۡنَا وَ مَا کُنَّا لِلۡغَیۡبِ حٰفِظِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা তোমাদের পিতার নিকট ফিরে যাও এবং বল, হে আমাদের পিতা, আপনার ছেলে তো চুরি করেছে, আর আমরা যা জানি তাঁরই সাক্ষ্য দিয়েছি এবং আমরা গায়েব সংরক্ষণকারী নই’।
(ইউসুফ আয়াত: ৮১)

69 ৬৯
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَکُوۡنُوۡا کَالَّذِیۡنَ اٰذَوۡا مُوۡسٰی فَبَرَّاَهُ اللّٰهُ مِمَّا قَالُوۡا ؕ وَ کَانَ عِنۡدَ اللّٰهِ وَجِیۡهًا
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা মূসাকে কষ্ট দিয়েছিল। অতঃপর তারা যা বলেছিল, তা থেকে আল্লাহ তাকে নির্দোষ বলে ঘোষণা করেছেন। আর সে ছিল আল্লাহর নিকট মর্যাদাবান।
(আল-আহযাব আয়াত: ৬৯)

149 ১৪৯
قُلۡ فَلِلّٰهِ الۡحُجَّۃُ الۡبَالِغَۃُ ۚ فَلَوۡ شَآءَ لَهَدٰىکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘চূড়ান্ত প্রমাণ আল্লাহরই। সুতরাং যদি তিনি চান, অবশ্যই তোমাদের সবাইকে হিদায়াত দেবেন।’
(আল-আনআম আয়াত: ১৪৯)

161 ১৬১
فَاِنَّکُمۡ وَ مَا تَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমরা এবং তোমরা যাদের ইবাদাত কর তারা-
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৬১)

77 ৭৭
وَ ابۡتَغِ فِیۡمَاۤ اٰتٰىکَ اللّٰهُ الدَّارَ الۡاٰخِرَۃَ وَ لَا تَنۡسَ نَصِیۡبَکَ مِنَ الدُّنۡیَا وَ اَحۡسِنۡ کَمَاۤ اَحۡسَنَ اللّٰهُ اِلَیۡکَ وَ لَا تَبۡغِ الۡفَسَادَ فِی الۡاَرۡضِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ الۡمُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ তোমাকে যা দান করেছেন তাতে তুমি আখিরাতের নিবাস অনুসন্ধান কর। তবে তুমি দুনিয়া থেকে তোমার অংশ ভুলে যেয়ো না। তোমার প্রতি আল্লাহ যেরূপ অনুগ্রহ করেছেন তুমিও সেরূপ অনুগ্রহ কর। আর যমীনে ফাসাদ করতে চেয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ফাসাদকারীদের ভালবাসেন না’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৭৭)

66 ৬৬
قَالَ بَلۡ اَلۡقُوۡا ۚ فَاِذَا حِبَالُهُمۡ وَ عِصِیُّهُمۡ یُخَیَّلُ اِلَیۡهِ مِنۡ سِحۡرِهِمۡ اَنَّهَا تَسۡعٰی
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘বরং তোমরাই নিক্ষেপ কর। অতঃপর তাদের যাদুর প্রভাবে মূসার কাছে মনে হল যেন তাদের রশি ও লাঠিগুলো ছুটোছুটি করছে।
(ত্ব-হা আয়াত: ৬৬)

4 ৪
وَ مِنۡ شَرِّ النَّفّٰثٰتِ فِی الۡعُقَدِ ۙ
অনুবাদ: আর গিরায় ফুঁ-দানকারী নারীদের অনিষ্ট থেকে,
(আল-ফালাক আয়াত: ৪)

10 ১০
عَبۡدًا اِذَا صَلّٰی
অনুবাদ: এক বান্দাকে, যখন সে সালাত আদায় করে?
(আল-আলাক আয়াত: ১০)

87 ৮৭
سَیَقُوۡلُوۡنَ لِلّٰهِ ؕ قُلۡ اَفَلَا تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘আল্লাহ।’ বল, ‘তবুও কি তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করবে না?’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৮৭)

90 ৯০
وَ مَنۡ جَآءَ بِالسَّیِّئَۃِ فَکُبَّتۡ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ ؕ هَلۡ تُجۡزَوۡنَ اِلَّا مَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা মন্দ কাজ নিয়ে আসবে তাদেরকে উপুড় করে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে; (তাদেরকে বলা হবে) ‘তোমরা যে আমল করেছ তারই প্রতিদান তোমাদেরকে দেয়া হল’।
(আন-নামাল আয়াত: ৯০)

11 ১১
اِذۡ یُغَشِّیۡکُمُ النُّعَاسَ اَمَنَۃً مِّنۡهُ وَ یُنَزِّلُ عَلَیۡکُمۡ مِّنَ السَّمَآءِ مَآءً لِّیُطَهِّرَکُمۡ بِهٖ وَ یُذۡهِبَ عَنۡکُمۡ رِجۡزَ الشَّیۡطٰنِ وَ لِیَرۡبِطَ عَلٰی قُلُوۡبِکُمۡ وَ یُثَبِّتَ بِهِ الۡاَقۡدَامَ
অনুবাদ: স্মরণ কর, যখন তিনি তোমাদেরকে তন্দ্রায় আচ্ছন্ন করেন তাঁর পক্ষ থেকে নিরাপত্তাস্বরূপ এবং আকাশ থেকে তোমাদের উপর বৃষ্টি বর্ষণ করেন, আর যাতে এর মাধ্যমে তিনি তোমাদেরকে পবিত্র করেন, আর তোমাদের থেকে শয়তানের কুমন্ত্রণা দূর করেন, তোমাদের অন্তরসমূহ দৃঢ় রাখেন এবং এর মাধ্যমে তোমাদের পা-সমূহ স্থির রাখেন।
(আল-আনফাল আয়াত: ১১)

46 ৪৬
اَوۡ یَاۡخُذَهُمۡ فِیۡ تَقَلُّبِهِمۡ فَمَا هُمۡ بِمُعۡجِزِیۡنَ
অনুবাদ: অথবা তিনি তাদের চলাফেরার ভেতর তাদেরকে পাকড়াও করবেন না? বস্তুত তারা (আল্লাহকে) পরাস্তকারী নয়।
(আন-নাহাল আয়াত: ৪৬)

6 ৬
فَلَنَسۡـَٔلَنَّ الَّذِیۡنَ اُرۡسِلَ اِلَیۡهِمۡ وَ لَنَسۡـَٔلَنَّ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং আমি অবশ্যই তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করব যাদের নিকট রাসূল প্রেরিত হয়েছিল এবং অবশ্যই আমি প্রেরিতদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করব।
(আল-আরাফ আয়াত: ৬)

28 ২৮
قَالَ اَوۡسَطُهُمۡ اَلَمۡ اَقُلۡ لَّکُمۡ لَوۡ لَا تُسَبِّحُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের মধ্যে সবচেয়ে ভাল ব্যক্তিটি বলল, ‘আমি কি তোমাদেরকে বলিনি যে, তোমরা কেন (আল্লাহর) তাসবীহ পাঠ করছ না’?
(আল-কলম আয়াত: ২৮)

32 ৩২
ثُمَّ اَوۡرَثۡنَا الۡکِتٰبَ الَّذِیۡنَ اصۡطَفَیۡنَا مِنۡ عِبَادِنَا ۚ فَمِنۡهُمۡ ظَالِمٌ لِّنَفۡسِهٖ ۚ وَ مِنۡهُمۡ مُّقۡتَصِدٌ ۚ وَ مِنۡهُمۡ سَابِقٌۢ بِالۡخَیۡرٰتِ بِاِذۡنِ اللّٰهِ ؕ ذٰلِکَ هُوَ الۡفَضۡلُ الۡکَبِیۡرُ
অনুবাদ: অতঃপর আমি এ কিতাবটির উত্তরাধীকারী করেছি আমার বান্দাদের মধ্যে তাদেরকে, যাদেরকে আমি মনোনীত করেছি। তারপর তাদের কেউ কেউ নিজের প্রতি যুলমকারী এবং কেউ কেউ মধ্যপন্থা অবলম্বনকারী। আবার তাদের কেউ কেউ আল্লাহর অনুমতিসাপেক্ষে কল্যাণকর কাজে অগ্রগামী। এটাই হলো মহা অনুগ্রহ।
(ফাতির আয়াত: ৩২)

96 ৯৬
فَالِقُ الۡاِصۡبَاحِ ۚ وَ جَعَلَ الَّیۡلَ سَکَنًا وَّ الشَّمۡسَ وَ الۡقَمَرَ حُسۡبَانًا ؕ ذٰلِکَ تَقۡدِیۡرُ الۡعَزِیۡزِ الۡعَلِیۡمِ
অনুবাদ: (তিনি) প্রভাত উদ্ভাসক। তিনি বানিয়েছেন রাতকে প্রশান্তি এবং সূর্য ও চন্দ্রকে সময় নিরূপক। এটা সর্বজ্ঞ পরাক্রমশালীর নির্ধারণ।
(আল-আনআম আয়াত: ৯৬)

8 ৮
اَلَیۡسَ اللّٰهُ بِاَحۡکَمِ الۡحٰکِمِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ কি বিচারকদের শ্রেষ্ঠ বিচারক নন?
(আত-ত্বীন আয়াত: ৮)

18 ১৮
وَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمُ الۡاٰیٰتِ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহ তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ স্পষ্টভাবে বর্ণনা করছেন এবং আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নূর আয়াত: ১৮)

3 ৩
کَلَّا سَوۡفَ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: কখনো নয়, শীঘ্রই তোমরা জানবে,
(আত-তাকাসুর আয়াত: ৩)

28 ২৮
ارۡجِعِیۡۤ اِلٰی رَبِّکِ رَاضِیَۃً مَّرۡضِیَّۃً
অনুবাদ: তুমি ফিরে এসো তোমার রবের প্রতি সন্তুষ্টচিত্তে, সন্তোষভাজন হয়ে।
(আল-ফাজর আয়াত: ২৮)

37 ৩৭
یَاۡتُوۡکَ بِکُلِّ سَحَّارٍ عَلِیۡمٍ
অনুবাদ: ‘তারা তোমার নিকট প্রত্যেক বিজ্ঞ যাদুকরকে নিয়ে আসুক’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৩৭)

192 ১৯২
فَاِنِ انۡتَهَوۡا فَاِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: তবে যদি তারা বিরত হয়, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৯২)

21 ২১
کَتَبَ اللّٰهُ لَاَغۡلِبَنَّ اَنَا وَ رُسُلِیۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ قَوِیٌّ عَزِیۡزٌ
অনুবাদ: আল্লাহ লিখে দিয়েছেন যে, ‘আমি ও আমার রাসূলগণ অবশ্যই বিজয়ী হব।’ নিশ্চয় আল্লাহ মহা শক্তিমান, মহা পরাক্রমশালী।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ২১)

84 ৮৪
اِذۡ جَآءَ رَبَّهٗ بِقَلۡبٍ سَلِیۡمٍ
অনুবাদ: যখন সে বিশুদ্ধচিত্তে তার রবের নিকট উপস্থিত হয়েছিল।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৮৪)

111 ১১১
قَالُوۡۤا اَنُؤۡمِنُ لَکَ وَ اتَّبَعَکَ الۡاَرۡذَلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তারা বলল, ‘আমরা কি তোমার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করব, অথচ নিম্নশ্রেণীর লোকেরা তোমাকে অনুসরণ করছে’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১১১)

51 ৫১
فَاَصَابَهُمۡ سَیِّاٰتُ مَا کَسَبُوۡا ؕ وَ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا مِنۡ هٰۤؤُلَآءِ سَیُصِیۡبُهُمۡ سَیِّاٰتُ مَا کَسَبُوۡا ۙ وَ مَا هُمۡ بِمُعۡجِزِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তাদের কৃতকর্মের মন্দ ফল তাদের উপর আপতিত হয়েছিল। এদের মধ্যেও যারা যুলম করে তাদের উপরেও তাদের অর্জনের সব মন্দফল শীঘ্রই আপতিত হবে। আর তারা অক্ষম করতে পারবে না।
(আয-যুমার আয়াত: ৫১)

32 ৩২
وَ اَنۡکِحُوا الۡاَیَامٰی مِنۡکُمۡ وَ الصّٰلِحِیۡنَ مِنۡ عِبَادِکُمۡ وَ اِمَآئِکُمۡ ؕ اِنۡ یَّکُوۡنُوۡا فُقَرَآءَ یُغۡنِهِمُ اللّٰهُ مِنۡ فَضۡلِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তোমরা তোমাদের মধ্যকার অবিবাহিত নারী-পুরুষ ও সৎকর্মশীল দাস দাসীদের বিবাহ দাও। তারা অভাবী হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময় ও মহাজ্ঞানী।
(আন-নূর আয়াত: ৩২)

11 ১১
یُنۡۢبِتُ لَکُمۡ بِهِ الزَّرۡعَ وَ الزَّیۡتُوۡنَ وَ النَّخِیۡلَ وَ الۡاَعۡنَابَ وَ مِنۡ کُلِّ الثَّمَرٰتِ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لِّقَوۡمٍ یَّتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: তার মাধ্যমে তিনি তোমাদের জন্য উৎপন্ন করেন ফসল, যাইতুন, খেজুর গাছ, আঙ্গুর এবং সকল ফল-ফলাদি। নিশ্চয় এতে নিদর্শন রয়েছে এমন কওমের জন্য, যারা চিন্তা করে।
(আন-নাহাল আয়াত: ১১)

5 ৫
وَ لَوۡ اَنَّهُمۡ صَبَرُوۡا حَتّٰی تَخۡرُجَ اِلَیۡهِمۡ لَکَانَ خَیۡرًا لَّهُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: তুমি তাদের কাছে বের হয়ে আসা পর্যন্ত যদি তারা ধৈর্যধারণ করত, তাহলে সেটাই তাদের জন্য উত্তম হত। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ৫)

282 ২৮২
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا تَدَایَنۡتُمۡ بِدَیۡنٍ اِلٰۤی اَجَلٍ مُّسَمًّی فَاکۡتُبُوۡهُ ؕ وَ لۡیَکۡتُبۡ بَّیۡنَکُمۡ کَاتِبٌۢ بِالۡعَدۡلِ ۪ وَ لَا یَاۡبَ کَاتِبٌ اَنۡ یَّکۡتُبَ کَمَا عَلَّمَهُ اللّٰهُ فَلۡیَکۡتُبۡ ۚ وَ لۡیُمۡلِلِ الَّذِیۡ عَلَیۡهِ الۡحَقُّ وَ لۡیَتَّقِ اللّٰهَ رَبَّهٗ وَ لَا یَبۡخَسۡ مِنۡهُ شَیۡئًا ؕ فَاِنۡ کَانَ الَّذِیۡ عَلَیۡهِ الۡحَقُّ سَفِیۡهًا اَوۡ ضَعِیۡفًا اَوۡ لَا یَسۡتَطِیۡعُ اَنۡ یُّمِلَّ هُوَ فَلۡیُمۡلِلۡ وَلِیُّهٗ بِالۡعَدۡلِ ؕ وَ اسۡتَشۡهِدُوۡا شَهِیۡدَیۡنِ مِنۡ رِّجَالِکُمۡ ۚ فَاِنۡ لَّمۡ یَکُوۡنَا رَجُلَیۡنِ فَرَجُلٌ وَّ امۡرَاَتٰنِ مِمَّنۡ تَرۡضَوۡنَ مِنَ الشُّهَدَآءِ اَنۡ تَضِلَّ اِحۡدٰىهُمَا فَتُذَکِّرَ اِحۡدٰىهُمَا الۡاُخۡرٰی ؕ وَ لَا یَاۡبَ الشُّهَدَآءُ اِذَا مَا دُعُوۡا ؕ وَ لَا تَسۡـَٔمُوۡۤا اَنۡ تَکۡتُبُوۡهُ صَغِیۡرًا اَوۡ کَبِیۡرًا اِلٰۤی اَجَلِهٖ ؕ ذٰلِکُمۡ اَقۡسَطُ عِنۡدَ اللّٰهِ وَ اَقۡوَمُ لِلشَّهَادَۃِ وَ اَدۡنٰۤی اَلَّا تَرۡتَابُوۡۤا اِلَّاۤ اَنۡ تَکُوۡنَ تِجَارَۃً حَاضِرَۃً تُدِیۡرُوۡنَهَا بَیۡنَکُمۡ فَلَیۡسَ عَلَیۡکُمۡ جُنَاحٌ اَلَّا تَکۡتُبُوۡهَا ؕ وَ اَشۡهِدُوۡۤا اِذَا تَبَایَعۡتُمۡ ۪ وَ لَا یُضَآرَّ کَاتِبٌ وَّ لَا شَهِیۡدٌ ۬ؕ وَ اِنۡ تَفۡعَلُوۡا فَاِنَّهٗ فُسُوۡقٌۢ بِکُمۡ ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ وَ یُعَلِّمُکُمُ اللّٰهُ ؕ وَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, যখন তোমরা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পরস্পর ঋণের লেন-দেন করবে, তখন তা লিখে রাখবে। আর তোমাদের মধ্যে একজন লেখক যেন ইনসাফের সাথে লিখে রাখে এবং কোন লেখক আল্লাহ তাকে যেরূপ শিক্ষা দিয়েছেন, তা লিখতে অস্বীকার করবে না। সুতরাং সে যেন লিখে রাখে এবং যার উপর পাওনা সে (ঋণ গ্রহীতা) যেন তা লিখিয়ে রাখে। আর সে যেন তার রব আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করে এবং পাওনা থেকে যেন সামান্যও কম না দেয়। অতঃপর যার উপর পাওনা রয়েছে সে (ঋণ গ্রহীতা) যদি নির্বোধ বা দুর্বল হয়, অথবা সে লেখার বিষয়বস্ত্ত বলতে না পারে, তাহলে যেন তার অভিভাবক ন্যায়ের সাথে লেখার বিষয়বস্ত্ত বলে দেয়। আর তোমরা তোমাদের পুরুষদের মধ্য হতে দু’জন সাক্ষী রাখ। অতঃপর যদি তারা উভয়ে পুরুষ না হয়, তাহলে একজন পুরুষ ও দু’জন নারী- যাদেরকে তোমরা সাক্ষী হিসেবে পছন্দ কর। যাতে তাদের (নারীদের) একজন ভুল করলে অপরজন স্মরণ করিয়ে দেয়। সাক্ষীরা যেন অস্বীকার না করে, যখন তাদেরকে ডাকা হয়। আর তা ছোট হোক কিংবা বড় তা নির্ধারিত সময় পর্যন্ত লিপিবদ্ধ করতে তোমরা বিরক্ত হয়ো না। এটি আল্লাহর নিকট অধিক ইনসাফপূর্ণ এবং সাক্ষ্য দানের জন্য যথাযথ। আর তোমরা সন্দিহান না হওয়ার অধিক নিকটবর্তী। তবে যদি নগদ ব্যবসা হয় যা তোমরা হাতে হাতে লেনদেন কর, তাহলে তা না লিখলে তোমাদের কোন দোষ নেই। আর তোমরা সাক্ষী রাখ, যখন তোমরা বেচা-কেনা করবে এবং কোন লেখক ও সাক্ষীকে ক্ষতিগ্রস্ত করা হবে না। আর যদি তোমরা কর, তাহলে নিশ্চয় তা হবে তোমাদের সাথে অনাচার। আর তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং আল্লাহ তোমাদেরকে শিক্ষা দেবেন। আর আল্লাহ সব বিষয়ে সম্যক জ্ঞানী।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৮২)

139 ১৩৯
قُلۡ اَتُحَآجُّوۡنَنَا فِی اللّٰهِ وَ هُوَ رَبُّنَا وَ رَبُّکُمۡ ۚ وَ لَنَاۤ اَعۡمَالُنَا وَ لَکُمۡ اَعۡمَالُکُمۡ ۚ وَ نَحۡنُ لَهٗ مُخۡلِصُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা কি আমাদের সাথে আল্লাহর ব্যাপারে বিতর্ক করছ অথচ তিনি আমাদের রব ও তোমাদের রব? আর আমাদের জন্য রয়েছে আমাদের আমলসমূহ এবং তোমাদের জন্য রয়েছে তোমাদের আমলসমূহ এবং আমরা তাঁর জন্যই একনিষ্ঠ।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৩৯)

90 ৯০
تَکَادُ السَّمٰوٰتُ یَتَفَطَّرۡنَ مِنۡهُ وَ تَنۡشَقُّ الۡاَرۡضُ وَ تَخِرُّ الۡجِبَالُ هَدًّا
অনুবাদ: এতে আসমানসমূহ ফেটে পড়ার, যমীন বিদীর্ণ হওয়ার এবং পাহাড়সমূহ চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে পড়ে যাওয়ার উপক্রম হবে।
(মারইয়াম আয়াত: ৯০)

15 ১৫
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اَنۡتُمُ الۡفُقَرَآءُ اِلَی اللّٰهِ ۚ وَ اللّٰهُ هُوَ الۡغَنِیُّ الۡحَمِیۡدُ
অনুবাদ: হে মানুষ, তোমরা আল্লাহর প্রতি মুখাপেক্ষী আর আল্লাহ অমুখাপেক্ষী ও প্রশংসিত।
(ফাতির আয়াত: ১৫)

43 ৪৩
فَاسۡتَمۡسِکۡ بِالَّذِیۡۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ ۚ اِنَّکَ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৪৩)

68 ৬৮
وَ لَمَّا دَخَلُوۡا مِنۡ حَیۡثُ اَمَرَهُمۡ اَبُوۡهُمۡ ؕ مَا کَانَ یُغۡنِیۡ عَنۡهُمۡ مِّنَ اللّٰهِ مِنۡ شَیۡءٍ اِلَّا حَاجَۃً فِیۡ نَفۡسِ یَعۡقُوۡبَ قَضٰهَا ؕ وَ اِنَّهٗ لَذُوۡ عِلۡمٍ لِّمَا عَلَّمۡنٰهُ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তারা প্রবেশ করল, যেভাবে তাদের পিতা তাদেরকে আদেশ করেছিল, তা আল্লাহর হুকুমের বিপরীতে তাদের কোন উপকারে আসেনি, তবে তা ছিল ইয়া‘কূবের মনের একটি ইচ্ছা, যা সে ব্যক্ত করেছিল। আর সে ছিল জ্ঞানী, কারণ আমি তাকে শিখিয়েছিলাম। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ জানে না।
(ইউসুফ আয়াত: ৬৮)

31 ৩১
اَلَمۡ تَرَ اَنَّ الۡفُلۡکَ تَجۡرِیۡ فِی الۡبَحۡرِ بِنِعۡمَتِ اللّٰهِ لِیُرِیَکُمۡ مِّنۡ اٰیٰتِهٖ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّکُلِّ صَبَّارٍ شَکُوۡرٍ
অনুবাদ: তুমি কি দেখনি যে, নৌযানগুলো আল্লাহর অনুগ্রহে সমুদ্রে চলাচল করে, যাতে তিনি তাঁর কিছু নিদর্শন তোমাদের দেখাতে পারেন। নিশ্চয় এতে প্রত্যেক ধৈর্যশীল, কৃতজ্ঞ ব্যক্তির জন্য অনেক নিদর্শন রয়েছে।
(লুকমান আয়াত: ৩১)

2 ২
ۣالَّذِیۡ لَهٗ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ لَمۡ یَتَّخِذۡ وَلَدًا وَّ لَمۡ یَکُنۡ لَّهٗ شَرِیۡکٌ فِی الۡمُلۡکِ وَ خَلَقَ کُلَّ شَیۡءٍ فَقَدَّرَهٗ تَقۡدِیۡرًا
অনুবাদ: যার অধিকারে রয়েছে আসমান ও যমীনের মালিকানা; আর তিনি কোন সন্তান গ্রহণ করেননি এবং সার্বভৌমত্বে তাঁর কোন শরীক নেই। তিনি সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তা নিপুণভাবে নিরূপণ করেছেন।
(আল-ফুরকান আয়াত: ২)

52 ৫২
وَ قَوۡمَ نُوۡحٍ مِّنۡ قَبۡلُ ؕ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا هُمۡ اَظۡلَمَ وَ اَطۡغٰی
অনুবাদ: আর পূর্বে নূহের কওমকেও। নিশ্চয় তারা ছিল অতিশয় যালিম ও চরম অবাধ্য।
(আন-নাজম আয়াত: ৫২)

2 ২
اَللّٰهُ الَّذِیۡ رَفَعَ السَّمٰوٰتِ بِغَیۡرِ عَمَدٍ تَرَوۡنَهَا ثُمَّ اسۡتَوٰی عَلَی الۡعَرۡشِ وَ سَخَّرَ الشَّمۡسَ وَ الۡقَمَرَ ؕ کُلٌّ یَّجۡرِیۡ لِاَجَلٍ مُّسَمًّی ؕ یُدَبِّرُ الۡاَمۡرَ یُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لَعَلَّکُمۡ بِلِقَآءِ رَبِّکُمۡ تُوۡقِنُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ, যিনি খুঁটি ছাড়া আসমানসমূহ উঁচু করেছেন যা তোমরা দেখছ। অতঃপর তিনি আরশে উঠেছেন এবং সূর্য ও চাঁদকে নিয়োজিত করেছেন। এর প্রত্যেকটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চলবে। তিনি সবকিছু পরিচালনা করেন। আয়াতসমূহ বিস্তারিত বর্ণনা করেন, যাতে তোমাদের রবের সাক্ষাতের ব্যাপারে তোমরা দৃঢ়বিশ্বাসী হতে পার।
(আর-রাদ আয়াত: ২)

18 ১৮
ثُمَّ یُعِیۡدُکُمۡ فِیۡهَا وَ یُخۡرِجُکُمۡ اِخۡرَاجًا
অনুবাদ: ‘তারপর তিনি তোমাদেরকে তাতে ফিরিয়ে নেবেন এবং নিশ্চিতভাবে তোমাদেরকে পুনরুত্থিত করবেন’।
(নূহ আয়াত: ১৮)

5 ৫
اِنَّ الۡاَبۡرَارَ یَشۡرَبُوۡنَ مِنۡ کَاۡسٍ کَانَ مِزَاجُهَا کَافُوۡرًا ۚ
অনুবাদ: নিশ্চয় সৎকর্মশীলরা পান করবে এমন পানপাত্র থেকে যার মিশ্রণ হবে কাফূর।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ৫)

14 ১৪
وَّ اَصۡحٰبُ الۡاَیۡکَۃِ وَ قَوۡمُ تُبَّعٍ ؕ کُلٌّ کَذَّبَ الرُّسُلَ فَحَقَّ وَعِیۡدِ
অনুবাদ: আইকার অধিবাসী ও তুব্বা‘ সম্প্রদায়। সকলেই রাসূলদেরকে মিথ্যাবাদী বলেছিল।
(কাফ আয়াত: ১৪)

31 ৩১
قَالَ فَمَا خَطۡبُکُمۡ اَیُّهَا الۡمُرۡسَلُوۡنَ
অনুবাদ: ইবরাহীম বলল, ‘হে প্রেরিত ফেরেশতাগণ, তোমাদের উদ্দেশ্য কী?
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৩১)

3 ৩
وَ لَاۤ اَنۡتُمۡ عٰبِدُوۡنَ مَاۤ اَعۡبُدُ ۚ
অনুবাদ: এবং আমি যার ‘ইবাদাত করি তোমরা তার ‘ইবাদাতকারী নও’।
(কাফিরুন আয়াত: ৩)

5 ৫
وَ تَکُوۡنُ الۡجِبَالُ کَالۡعِهۡنِ الۡمَنۡفُوۡشِ
অনুবাদ: আর পর্বতরাজি হবে ধুনা রঙিন পশমের মত।
(আল-কারিআ আয়াত: ৫)

122 ১২২
ثُمَّ اجۡتَبٰهُ رَبُّهٗ فَتَابَ عَلَیۡهِ وَ هَدٰی
অনুবাদ: এরপর তার রব তাকে মনোনীত করলেন, অতঃপর তার তাওবা কবূল করলেন এবং তাকে পথনির্দেশ করলেন।
(ত্ব-হা আয়াত: ১২২)

27 ২৭
اِلَّا الَّذِیۡ فَطَرَنِیۡ فَاِنَّهٗ سَیَهۡدِیۡنِ
অনুবাদ: ‘তবে (তিনি ছাড়া) যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর নিশ্চয় তিনি আমাকে শীঘ্রই হিদায়াত দিবেন।’
(আয-যুখরুফ আয়াত: ২৭)

77 ৭৭
قُلۡ یٰۤاَهۡلَ الۡکِتٰبِ لَا تَغۡلُوۡا فِیۡ دِیۡنِکُمۡ غَیۡرَ الۡحَقِّ وَ لَا تَتَّبِعُوۡۤا اَهۡوَآءَ قَوۡمٍ قَدۡ ضَلُّوۡا مِنۡ قَبۡلُ وَ اَضَلُّوۡا کَثِیۡرًا وَّ ضَلُّوۡا عَنۡ سَوَآءِ السَّبِیۡلِ
অনুবাদ: বল, ‘হে কিতাবীরা, সত্য ছাড়া তোমরা তোমাদের ধর্মের ব্যাপারে সীমালঙ্ঘন করো না এবং এমন কওমের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না, যারা পূর্বে পথভ্রষ্ট হয়েছে, আর অনেককে পথভ্রষ্ট করেছে এবং সোজা পথ বিচ্যুত হয়েছে।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৭৭)

55 ৫৫
وَ اتَّبِعُوۡۤا اَحۡسَنَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکُمۡ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَکُمُ الۡعَذَابُ بَغۡتَۃً وَّ اَنۡتُمۡ لَا تَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর অনুসরণ কর উত্তম যা নাযিল করা হয়েছে তোমাদের রবের পক্ষ থেকে, তোমাদের উপর অতর্কিতভাবে আযাব আসার পূর্বে। অথচ তোমরা উপলব্ধি করতে পারবে না।
(আয-যুমার আয়াত: ৫৫)

3 ৩
وَ الَّذِیۡنَ یُظٰهِرُوۡنَ مِنۡ نِّسَآئِهِمۡ ثُمَّ یَعُوۡدُوۡنَ لِمَا قَالُوۡا فَتَحۡرِیۡرُ رَقَبَۃٍ مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّتَمَآسَّا ؕ ذٰلِکُمۡ تُوۡعَظُوۡنَ بِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: আর যারা তাদের স্ত্রীদের সাথে ‘যিহার’ করে অতঃপর তারা যা বলেছে তা থেকে ফিরে আসে, তবে একে অপরকে স্পর্শ করার পূর্বে একটি দাস মুক্ত করবে। এর মাধ্যমে তোমাদেরকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর তোমরা যা কর, সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ৩)

97 ৯৭
فِیۡهِ اٰیٰتٌۢ بَیِّنٰتٌ مَّقَامُ اِبۡرٰهِیۡمَ ۬ۚ وَ مَنۡ دَخَلَهٗ کَانَ اٰمِنًا ؕ وَ لِلّٰهِ عَلَی النَّاسِ حِجُّ الۡبَیۡتِ مَنِ اسۡتَطَاعَ اِلَیۡهِ سَبِیۡلًا ؕ وَ مَنۡ کَفَرَ فَاِنَّ اللّٰهَ غَنِیٌّ عَنِ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: তাতে রয়েছে স্পষ্ট নির্দশনসমূহ, মাকামে ইবরাহীম। আর যে তাতে প্রবেশ করবে, সে নিরাপদ হয়ে যাবে এবং সামর্থ্যবান মানুষের উপর আল্লাহর জন্য বায়তুল্লাহর হজ্জ করা ফরয। আর যে কুফরী করে, তবে আল্লাহ তো নিশ্চয় সৃষ্টিকুল থেকে অমুখাপেক্ষী।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৯৭)

48 ৪৮
وَ بَدَا لَهُمۡ سَیِّاٰتُ مَا کَسَبُوۡا وَ حَاقَ بِهِمۡ مَّا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা যা অর্জন করেছিল তার মন্দ ফল তাদের কাছে প্রকাশ হয়ে পড়বে এবং যা নিয়ে তারা ঠাট্টা-বিদ্রূপ করত তা-ই তাদেরকে পরিবেষ্টন করবে।
(আয-যুমার আয়াত: ৪৮)

55 ৫৫
لَا جُنَاحَ عَلَیۡهِنَّ فِیۡۤ اٰبَآئِهِنَّ وَ لَاۤ اَبۡنَآئِهِنَّ وَ لَاۤ اِخۡوَانِهِنَّ وَ لَاۤ اَبۡنَآءِ اِخۡوَانِهِنَّ وَ لَاۤ اَبۡنَآءِ اَخَوٰتِهِنَّ وَ لَا نِسَآئِهِنَّ وَ لَا مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُهُنَّ ۚ وَ اتَّقِیۡنَ اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ شَهِیۡدًا
অনুবাদ: নবীর স্ত্রীদের জন্য তাদের পিতাদের, তাদের পুত্রদের, তাদের ভাইদের, তাদের ভাইয়ের ছেলেদের, তাদের বোনের ছেলেদের, তাদের নারীদের ও তাদের অধিকারভুক্ত দাস-দাসীদের বেলায় (হিজাব না করায়) কোন অপরাধ নেই। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ সকল কিছুর প্রত্যক্ষদর্শী।
(আল-আহযাব আয়াত: ৫৫)

63 ৬৩
قَالَ یٰقَوۡمِ اَرَءَیۡتُمۡ اِنۡ کُنۡتُ عَلٰی بَیِّنَۃٍ مِّنۡ رَّبِّیۡ وَ اٰتٰىنِیۡ مِنۡهُ رَحۡمَۃً فَمَنۡ یَّنۡصُرُنِیۡ مِنَ اللّٰهِ اِنۡ عَصَیۡتُهٗ ۟ فَمَا تَزِیۡدُوۡنَنِیۡ غَیۡرَ تَخۡسِیۡرٍ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা কী মনে কর, যদি আমি আমার রবের পক্ষ থেকে স্পষ্ট প্রমাণের উপর থাকি এবং তিনি আমাকে তাঁর পক্ষ থেকে রহমত দান করেন, তাহলে কে আমাকে আল্লাহর (আযাব) থেকে সাহায্য করবে, যদি আমি তাঁর অবাধ্য হই? সুতরাং তোমরা তো কেবল আমার ক্ষতিই বৃদ্ধি করছ’।
(হূদ আয়াত: ৬৩)

43 ৪৩
هٰذِهٖ جَهَنَّمُ الَّتِیۡ یُکَذِّبُ بِهَا الۡمُجۡرِمُوۡنَ
অনুবাদ: এই সেই জাহান্নাম, যাকে অপরাধীরা অস্বীকার করত।
(আর-রাহমান আয়াত: ৪৩)

176 ১৭৬
کَذَّبَ اَصۡحٰبُ لۡـَٔـیۡکَۃِ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: আইকার অধিবাসীরা রাসূলদেরকে অস্বীকার করেছিল।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৭৬)

66 ৬৬
وَ قَضَیۡنَاۤ اِلَیۡهِ ذٰلِکَ الۡاَمۡرَ اَنَّ دَابِرَ هٰۤؤُلَآءِ مَقۡطُوۡعٌ مُّصۡبِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাকে এ সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছিলাম যে, নিশ্চয় সকালে এদের শিকড় কেটে ফেলা হবে।
(আল-হিজর আয়াত: ৬৬)

109 ১০৯
فَلَا تَکُ فِیۡ مِرۡیَۃٍ مِّمَّا یَعۡبُدُ هٰۤؤُلَآءِ ؕ مَا یَعۡبُدُوۡنَ اِلَّا کَمَا یَعۡبُدُ اٰبَآؤُهُمۡ مِّنۡ قَبۡلُ ؕ وَ اِنَّا لَمُوَفُّوۡهُمۡ نَصِیۡبَهُمۡ غَیۡرَ مَنۡقُوۡصٍ
অনুবাদ: সুতরাং এরা যাদের উপাসনা করে, তুমি তাদের ব্যাপারে সংশয়ে থেকো না। তারা তো ইবাদাত করে, যেমন ইতঃপূর্বে ইবাদাত করত তাদের পিতৃপুরুষগণ। নিশ্চয় আমি তাদের অংশ হ্রাস না করে তাদেরকে পুরোপুরি দেব।
(হূদ আয়াত: ১০৯)

16 ১৬
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ১৬)

41 ৪১
لَهُمۡ مِّنۡ جَهَنَّمَ مِهَادٌ وَّ مِنۡ فَوۡقِهِمۡ غَوَاشٍ ؕ وَ کَذٰلِکَ نَجۡزِی الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তাদের জন্য থাকবে জাহান্নামের বিছানা এবং তাদের উপরে থাকবে (আগুনের) আচ্ছাদন। আর এভাবেই আমি যালিমদেরকে প্রতিদান দেই।
(আল-আরাফ আয়াত: ৪১)

24 ২৪
قَالُوۡا یٰمُوۡسٰۤی اِنَّا لَنۡ نَّدۡخُلَهَاۤ اَبَدًا مَّا دَامُوۡا فِیۡهَا فَاذۡهَبۡ اَنۡتَ وَ رَبُّکَ فَقَاتِلَاۤ اِنَّا هٰهُنَا قٰعِدُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে মূসা, আমরা সেখানে কখনো প্রবেশ করব না, যতক্ষণ তারা সেখানে থাকে। সুতরাং, তুমি ও তোমার রব যাও এবং লড়াই কর। আমরা এখানেই বসে রইলাম’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ২৪)

32 ৩২
وَ مَنۡ لَّا یُجِبۡ دَاعِیَ اللّٰهِ فَلَیۡسَ بِمُعۡجِزٍ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَیۡسَ لَهٗ مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اَوۡلِیَآءُ ؕ اُولٰٓئِکَ فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর যে আল্লাহর দিকে আহবানকারীর ডাকে সাড়া দেবে না সে যমীনে তাকে অপারগকারী নয়। আর আল্লাহ ছাড়া তার কোন অভিভাবক নেই। এরাই স্পষ্ট বিভ্রান্তির মধ্যে রয়েছে।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৩২)

38 ৩৮
هٰذَا یَوۡمُ الۡفَصۡلِ ۚ جَمَعۡنٰکُمۡ وَ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: এটি ফয়সালার দিন; তোমাদেরকে ও পূর্ববর্তীদেরকে আমি একত্র করেছি।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৩৮)

4 ৪
بَلٰی قٰدِرِیۡنَ عَلٰۤی اَنۡ نُّسَوِّیَ بَنَانَهٗ
অনুবাদ: হ্যাঁ, আমি তার আংগুলের অগ্রভাগসমূহও পুনর্বিন্যস্ত করতে সক্ষম।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৪)

85 ৮৫
سَیَقُوۡلُوۡنَ لِلّٰهِ ؕ قُلۡ اَفَلَا تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: অচিরেই তারা বলবে, ‘আল্লাহর’। বল, ‘তবুও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না?’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৮৫)

18 ১৮
وَ جَعَلۡنَا بَیۡنَهُمۡ وَ بَیۡنَ الۡقُرَی الَّتِیۡ بٰرَکۡنَا فِیۡهَا قُرًی ظَاهِرَۃً وَّ قَدَّرۡنَا فِیۡهَا السَّیۡرَ ؕ سِیۡرُوۡا فِیۡهَا لَیَالِیَ وَ اَیَّامًا اٰمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের ও যে সব জনপদের মধ্যে আমি বরকত দিয়েছিলাম সেগুলোর মধ্যবর্তীস্থানে আমি অনেক দৃশ্যমান জনপদ স্থাপন করেছিলাম এবং তাতে ভ্রমণ করার ব্যবস্থা নির্ধারণ করে দিয়েছিলাম। (তাদেরকে বলা হয়েছিল) ‘তোমরা এসব জনপদে রাত-দিন (যখন ইচ্ছা) নিরাপদে ভ্রমণ কর’।
(সাবা আয়াত: ১৮)

145 ১৪৫
وَ کَتَبۡنَا لَهٗ فِی الۡاَلۡوَاحِ مِنۡ کُلِّ شَیۡءٍ مَّوۡعِظَۃً وَّ تَفۡصِیۡلًا لِّکُلِّ شَیۡءٍ ۚ فَخُذۡهَا بِقُوَّۃٍ وَّ اۡمُرۡ قَوۡمَکَ یَاۡخُذُوۡا بِاَحۡسَنِهَا ؕ سَاُورِیۡکُمۡ دَارَ الۡفٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তার জন্য ফলকসমূহে লিখে দিয়েছি প্রত্যেক বিষয়ের উপদেশ এবং প্রত্যেক বিষয়ের বিস্তারিত ব্যাখ্যা। সুতরাং তা শক্ত করে ধর এবং তোমার কওমকে নির্দেশ দাও, যেন তারা গ্রহণ করে এর উত্তম বিষয়গুলো। আমি অচিরেই তোমাদেরকে দেখাব ফাসিকদের আবাস।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৪৫)

99 ৯৯
لَوۡ کَانَ هٰۤؤُلَآءِ اٰلِهَۃً مَّا وَرَدُوۡهَا ؕ وَ کُلٌّ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: যদি তারা ইলাহ হত তবে তারা জাহান্নামে প্রবেশ করত না। আর তারা সবাই তাতে স্থায়ী হয়ে থাকবে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৯৯)

22 ২২
اَفَمَنۡ شَرَحَ اللّٰهُ صَدۡرَهٗ لِلۡاِسۡلَامِ فَهُوَ عَلٰی نُوۡرٍ مِّنۡ رَّبِّهٖ ؕ فَوَیۡلٌ لِّلۡقٰسِیَۃِ قُلُوۡبُهُمۡ مِّنۡ ذِکۡرِ اللّٰهِ ؕ اُولٰٓئِکَ فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আল্লাহ ইসলামের জন্য যার বক্ষ খুলে দিয়েছেন ফলে সে তার রবের পক্ষ থেকে নূরের উপর রয়েছে, (সে কি তার সমান, যে এরূপ নয়?) অতএব ধ্বংস সে লোকদের জন্য যাদের হৃদয় কঠিন হয়ে গেছে আল্লাহর স্মরণ থেকে। তারা স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে নিপতিত।
(আয-যুমার আয়াত: ২২)

15 ১৫
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا دَاوٗدَ وَ سُلَیۡمٰنَ عِلۡمًا ۚ وَ قَالَا الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ الَّذِیۡ فَضَّلَنَا عَلٰی کَثِیۡرٍ مِّنۡ عِبَادِهِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি দাঊদ ও সুলাইমানকে জ্ঞান দান করেছি এবং তারা উভয়ে বলল, ‘সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্যই, যিনি তাঁর অনেক মুমিন বান্দাদের উপর আমাদেরকে মর্যাদা দান করেছেন’।
(আন-নামাল আয়াত: ১৫)

106 ১০৬
ذٰلِکَ جَزَآؤُهُمۡ جَهَنَّمُ بِمَا کَفَرُوۡا وَ اتَّخَذُوۡۤا اٰیٰتِیۡ وَ رُسُلِیۡ هُزُوًا
অনুবাদ: ‘এ জন্যই তাদের প্রতিফল জাহান্নাম। কারণ তারা কুফরী করেছে এবং আমার আয়াতসমূহ ও আমার রাসূলগণকে বিদ্রূপের বিষয় বানিয়েছে’।
(আল-কাহফ আয়াত: ১০৬)

24 ২৪
فَاصۡبِرۡ لِحُکۡمِ رَبِّکَ وَ لَا تُطِعۡ مِنۡهُمۡ اٰثِمًا اَوۡ کَفُوۡرًا
অনুবাদ: অতএব তোমার রবের হুকুমের জন্য ধৈর্য ধারণ কর এবং তাদের মধ্য থেকে কোন পাপিষ্ঠ বা অস্বীকারকারীর আনুগত্য করো না।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ২৪)

57 ৫৭
وَ لَاَجۡرُ الۡاٰخِرَۃِ خَیۡرٌ لِّلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ کَانُوۡا یَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান আনে ও তাকওয়া অবলম্বন করে, তাদের জন্য আখিরাতের প্রতিদানই উত্তম।
(ইউসুফ আয়াত: ৫৭)

48 ৪৮
ذَوَاتَاۤ اَفۡنَانٍ
অনুবাদ: উভয়ই বহু ফলদার শাখাবিশিষ্ট।
(আর-রাহমান আয়াত: ৪৮)

121 ১২১
وَ لَا تَاۡکُلُوۡا مِمَّا لَمۡ یُذۡکَرِ اسۡمُ اللّٰهِ عَلَیۡهِ وَ اِنَّهٗ لَفِسۡقٌ ؕ وَ اِنَّ الشَّیٰطِیۡنَ لَیُوۡحُوۡنَ اِلٰۤی اَوۡلِیٰٓئِهِمۡ لِیُجَادِلُوۡکُمۡ ۚ وَ اِنۡ اَطَعۡتُمُوۡهُمۡ اِنَّکُمۡ لَمُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা তা থেকে আহার করো না, যার উপর আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা হয়নি এবং নিশ্চয় তা সীমালঙ্ঘন এবং শয়তানরা তাদের বন্ধুদেরকে প্ররোচনা দেয়, যাতে তারা তোমাদের সাথে বিবাদ করে। আর যদি তোমরা তাদের আনুগত্য কর, তবে নিশ্চয় তোমরা মুশরিক।
(আল-আনআম আয়াত: ১২১)

5 ৫
لَهٗ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ اِلَی اللّٰهِ تُرۡجَعُ الۡاُمُوۡرُ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনের রাজত্ব তাঁরই এবং আল্লাহরই দিকে সকল বিষয় প্রত্যাবর্তিত হবে।
(আল-হাদীদ আয়াত: ৫)

30 ৩০
فَرِیۡقًا هَدٰی وَ فَرِیۡقًا حَقَّ عَلَیۡهِمُ الضَّلٰلَۃُ ؕ اِنَّهُمُ اتَّخَذُوا الشَّیٰطِیۡنَ اَوۡلِیَآءَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَ یَحۡسَبُوۡنَ اَنَّهُمۡ مُّهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: এক দলকে তিনি হিদায়াত দিয়েছেন এবং আরেক দলের উপর পথভ্রষ্টতা সাব্যস্ত হয়েছে। নিশ্চয় তারা শয়তানদেরকে আল্লাহ ছাড়া অভিভাবকরূপে গ্রহণ করেছে। আর তারা মনে করে যে, নিশ্চয় তারা হিদায়াতপ্রাপ্ত।
(আল-আরাফ আয়াত: ৩০)

139 ১৩৯
اِنَّ هٰۤؤُلَآءِ مُتَبَّرٌ مَّا هُمۡ فِیۡهِ وَ بٰطِلٌ مَّا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এরা যাতে আছে, তা ধ্বংসশীল এবং তারা যা করত তা বাতিল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৩৯)

15 ১৫
فَاَمَّا عَادٌ فَاسۡتَکۡبَرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ بِغَیۡرِ الۡحَقِّ وَ قَالُوۡا مَنۡ اَشَدُّ مِنَّا قُوَّۃً ؕ اَوَ لَمۡ یَرَوۡا اَنَّ اللّٰهَ الَّذِیۡ خَلَقَهُمۡ هُوَ اَشَدُّ مِنۡهُمۡ قُوَّۃً ؕ وَ کَانُوۡا بِاٰیٰتِنَا یَجۡحَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর ‘আদ সম্প্রদায়, তারা যমীনে অযথা অহঙ্কার করত এবং বলত, ‘আমাদের চেয়ে অধিক শক্তিশালী কে আছে’? তবে কি তারা লক্ষ্য করেনি যে, নিশ্চয় আল্লাহ যিনি তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন তাদের চেয়ে অধিক শক্তিশালী? আর তারা আমার আয়াতগুলোকে অস্বীকার করত।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ১৫)

158 ১৫৮
اِنَّ الصَّفَا وَ الۡمَرۡوَۃَ مِنۡ شَعَآئِرِ اللّٰهِ ۚ فَمَنۡ حَجَّ الۡبَیۡتَ اَوِ اعۡتَمَرَ فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡهِ اَنۡ یَّطَّوَّفَ بِهِمَا ؕ وَ مَنۡ تَطَوَّعَ خَیۡرًا ۙ فَاِنَّ اللّٰهَ شَاکِرٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় সাফা ও মারওয়া আল্লাহর নিদর্শনসমূহের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং যে বাইতুল্লাহর হজ্জ করবে কিংবা উমরা করবে তার কোন অপরাধ হবে না যে, সে এগুলোর তাওয়াফ করবে। আর যে স্বতঃস্ফূর্তভাবে কল্যাণ করবে, তবে নিশ্চয় শোকরকারী, সর্বজ্ঞ।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৫৮)

47 ৪৭
قَالَ رَبِّ اِنِّیۡۤ اَعُوۡذُ بِکَ اَنۡ اَسۡـَٔلَکَ مَا لَـیۡسَ لِیۡ بِهٖ عِلۡمٌ ؕ وَ اِلَّا تَغۡفِرۡ لِیۡ وَ تَرۡحَمۡنِیۡۤ اَکُنۡ مِّنَ الۡخٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, যে বিষয়ে আমার জ্ঞান নেই তা চাওয়া থেকে আমি অবশ্যই আপনার আশ্রয় চাই। আর যদি আপনি আমাকে মাফ না করেন এবং আমার প্রতি দয়া না করেন, তবে আমি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাব’।
(হূদ আয়াত: ৪৭)

9 ৯
قُلۡ مَا کُنۡتُ بِدۡعًا مِّنَ الرُّسُلِ وَ مَاۤ اَدۡرِیۡ مَا یُفۡعَلُ بِیۡ وَ لَا بِکُمۡ ؕ اِنۡ اَتَّبِعُ اِلَّا مَا یُوۡحٰۤی اِلَیَّ وَ مَاۤ اَنَا اِلَّا نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: বল, ‘আমি রাসূলদের মধ্যে নতুন নই। আর আমি জানি না আমার ও তোমাদের ব্যাপারে কী করা হবে। আমার প্রতি যা ওহী করা হয়, আমি কেবল তারই অনুসরণ করি। আর আমি একজন সুস্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৯)

13 ১৩
اَرَءَیۡتَ اِنۡ کَذَّبَ وَ تَوَلّٰی
অনুবাদ: যদি সে মিথ্যারোপ করে এবং মুখ ফিরিয়ে নেয়?
(আল-আলাক আয়াত: ১৩)

6 ৬
ثُمَّ رَدَدۡنَا لَکُمُ الۡکَرَّۃَ عَلَیۡهِمۡ وَ اَمۡدَدۡنٰکُمۡ بِاَمۡوَالٍ وَّ بَنِیۡنَ وَ جَعَلۡنٰکُمۡ اَکۡثَرَ نَفِیۡرًا
অনুবাদ: তারপর আমি তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জন্য পালা ঘুরিয়ে দিলাম, ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি দিয়ে তোমাদেরকে মদদ করলাম এবং জনবলে তোমাদেরকে সংখ্যাধিক্যে পরিণত করলাম।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৬)

16 ১৬
نَاصِیَۃٍ کَاذِبَۃٍ خَاطِئَۃٍ
অনুবাদ: মিথ্যাবাদী, পাপিষ্ঠ কপাল।
(আল-আলাক আয়াত: ১৬)

3 ৩
اِنَّاۤ اَنۡزَلۡنٰهُ فِیۡ لَیۡلَۃٍ مُّبٰرَکَۃٍ اِنَّا کُنَّا مُنۡذِرِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি এটি নাযিল করেছি বরকতময় রাতে; নিশ্চয় আমি সতর্ককারী।
(আদ-দুখান আয়াত: ৩)

32 ৩২
وَّ فَاکِهَۃٍ کَثِیۡرَۃٍ
অনুবাদ: আর প্রচুর ফলমূলে,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৩২)

124 ১২৪
اِذۡ تَقُوۡلُ لِلۡمُؤۡمِنِیۡنَ اَلَنۡ یَّکۡفِیَکُمۡ اَنۡ یُّمِدَّکُمۡ رَبُّکُمۡ بِثَلٰثَۃِ اٰلٰفٍ مِّنَ الۡمَلٰٓئِکَۃِ مُنۡزَلِیۡنَ
অনুবাদ: স্মরণ কর, যখন তুমি মুমিনদেরকে বলছিলে, ‘তোমাদের জন্য কি যথেষ্ট নয় যে, তোমাদের রব তোমাদেরকে তিন হাজার নাযিলকৃত ফেরেশতা দ্বারা সাহায্য করবেন’?
(আলে-ইমরান আয়াত: ১২৪)

5 ৫
بِنَصۡرِ اللّٰهِ ؕ یَنۡصُرُ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আল্লাহর সাহায্যে। তিনি যাকে ইচ্ছা সাহায্য করেন। আর তিনি মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
(আর-রুম আয়াত: ৫)

37 ৩৭
قَالَ لَهٗ صَاحِبُهٗ وَ هُوَ یُحَاوِرُهٗۤ اَکَفَرۡتَ بِالَّذِیۡ خَلَقَکَ مِنۡ تُرَابٍ ثُمَّ مِنۡ نُّطۡفَۃٍ ثُمَّ سَوّٰىکَ رَجُلًا
অনুবাদ: কথায় কথায় তার সঙ্গী বলল, ‘তুমি কি তাকে অস্বীকার করছ, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে, অতঃপর ‘বীর্য’ থেকে, তারপর তোমাকে অবয়ব দিয়েছেন পুরুষের’?
(আল-কাহফ আয়াত: ৩৭)

94 ৯৪
وَ لَمَّا فَصَلَتِ الۡعِیۡرُ قَالَ اَبُوۡهُمۡ اِنِّیۡ لَاَجِدُ رِیۡحَ یُوۡسُفَ لَوۡ لَاۤ اَنۡ تُفَنِّدُوۡنِ
অনুবাদ: আর যখন কাফেলা বের হল, তাদের পিতা বলল, ‘নিশ্চয় আমি ইউসুফের ঘ্রাণ পাচ্ছি, যদি তোমরা আমাকে নির্বোধবৃদ্ধ মনে না কর’।
(ইউসুফ আয়াত: ৯৪)

17 ১৭
اَللّٰهُ الَّذِیۡۤ اَنۡزَلَ الۡکِتٰبَ بِالۡحَقِّ وَ الۡمِیۡزَانَ ؕ وَ مَا یُدۡرِیۡکَ لَعَلَّ السَّاعَۃَ قَرِیۡبٌ
অনুবাদ: আল্লাহ, যিনি সত্যসহ কিতাব ও মীযান* নাযিল করেছেন। আর কিসে তোমাকে জানাবে, হয়ত কিয়ামত খুবই নিকটবর্তী?
(আশ-শূরা আয়াত: ১৭)

88 ৮৮
وَ قَالُوا اتَّخَذَ الرَّحۡمٰنُ وَلَدًا
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘পরম করুণাময় সন্তান গ্রহণ করেছেন।’
(মারইয়াম আয়াত: ৮৮)

16 ১৬
اِتَّخَذُوۡۤا اَیۡمَانَهُمۡ جُنَّۃً فَصَدُّوۡا عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ فَلَهُمۡ عَذَابٌ مُّهِیۡنٌ
অনুবাদ: তারা তাদের কসমগুলোকে ঢাল হিসেবে নিয়েছে। অতঃপর তারা আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করেছে। ফলে তাদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক আযাব।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ১৬)

39 ৩৯
وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَاۤ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করেছে এবং আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে, তারাই আগুনের অধিবাসী। তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ৩৯)

1 ১
اِذَا زُلۡزِلَتِ الۡاَرۡضُ زِلۡزَالَهَا
অনুবাদ: যখন প্রচন্ড কম্পনে যমীন প্রকম্পিত হবে।
(আয-যিলযাল আয়াত: ১)

2 ২
حَتّٰی زُرۡتُمُ الۡمَقَابِرَ
অনুবাদ: যতক্ষণ না তোমরা কবরের সাক্ষাৎ করবে।
(আত-তাকাসুর আয়াত: ২)

10 ১০
وَ اَصۡبَحَ فُؤَادُ اُمِّ مُوۡسٰی فٰرِغًا ؕ اِنۡ کَادَتۡ لَتُبۡدِیۡ بِهٖ لَوۡ لَاۤ اَنۡ رَّبَطۡنَا عَلٰی قَلۡبِهَا لِتَکُوۡنَ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর মূসার মায়ের অন্তর বিচলিত হয়ে উঠেছিল। সে তো তার পরিচয় প্রকাশ করেই দিত, যদি আমি তার অন্তরকে দৃঢ় করে না দিতাম, যাতে সে আস্থাশীলদের অন্তর্ভুক্ত হয়।
(আল-কাসাস আয়াত: ১০)

82 ৮২
وَ یُحِقُّ اللّٰهُ الۡحَقَّ بِکَلِمٰتِهٖ وَ لَوۡ کَرِهَ الۡمُجۡرِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ তাঁর বাণীসমূহের মাধ্যমে সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করেন, যদিও অপরাধীরা তা অপছন্দ করে।
(ইউনুস আয়াত: ৮২)

28 ২৮
وَّ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا کِذَّابًا
অনুবাদ: আর তারা আমার আয়াতসমূহকে সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করেছিল।
(আন-নাবা আয়াত: ২৮)

7 ৭
مَا سَمِعۡنَا بِهٰذَا فِی الۡمِلَّۃِ الۡاٰخِرَۃِ ۚۖ اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّا اخۡتِلَاقٌ ۖ
অনুবাদ: আমরা তো সর্বশেষ ধর্মে এমন কথা শুনিনি*। এটা তো বানোয়াট কথা ছাড়া আর কিছু নয়।
(সোয়াদ আয়াত: ৭)

57 ৫৭
قَالَ فَمَا خَطۡبُکُمۡ اَیُّهَا الۡمُرۡسَلُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তবে তোমাদের কী কাজ হে প্রেরিতগণ’?
(আল-হিজর আয়াত: ৫৭)

99 ৯৯
وَ اعۡبُدۡ رَبَّکَ حَتّٰی یَاۡتِیَکَ الۡیَقِیۡنُ
অনুবাদ: আর ইয়াকীন (মৃত্যু) আসা পর্যন্ত তুমি তোমার রবের ইবাদাত কর।
(আল-হিজর আয়াত: ৯৯)

119 ১১৯
اِنَّاۤ اَرۡسَلۡنٰکَ بِالۡحَقِّ بَشِیۡرًا وَّ نَذِیۡرًا ۙ وَّ لَا تُسۡئَلُ عَنۡ اَصۡحٰبِ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমাকে প্রেরণ করেছি সত্যসহ, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং তোমাকে আগুনের অধিবাসীদের সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১১৯)

19 ১৯
وَ فَعَلۡتَ فَعۡلَتَکَ الَّتِیۡ فَعَلۡتَ وَ اَنۡتَ مِنَ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর তুমি তোমার কর্ম যা করার তা করেছ এবং তুমি অকৃতজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৯)

71 ৭১
قَالَ هٰۤؤُلَآءِ بَنٰتِیۡۤ اِنۡ کُنۡتُمۡ فٰعِلِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘ওরা আমার মেয়ে* , যদি তোমরা করতেই চাও (তবে বিবাহের মাধ্যমে বৈধ উপায়ে কর)।
(আল-হিজর আয়াত: ৭১)

12 ১২
وَّ یَصۡلٰی سَعِیۡرًا
অনুবাদ: আর সে জ্বলন্ত আগুনে প্রবেশ করবে।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ১২)

4 ৪
وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ لِلزَّکٰوۃِ فٰعِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা যাকাতের ক্ষেত্রে সক্রিয়।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৪)

30 ৩০
اِنَّ رَبَّکَ یَبۡسُطُ الرِّزۡقَ لِمَنۡ یَّشَآءُ وَ یَقۡدِرُ ؕ اِنَّهٗ کَانَ بِعِبَادِهٖ خَبِیۡرًۢا بَصِیۡرًا
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার রব যাকে ইচ্ছা তার জন্য রিয্ক প্রশস্ত করে দেন এবং সীমিত করে দেন। তিনি অবশ্যই তাঁর বান্দাদের সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞাত, পূর্ণ দ্রষ্টা।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৩০)

4 ৪
تَعۡرُجُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ وَ الرُّوۡحُ اِلَیۡهِ فِیۡ یَوۡمٍ کَانَ مِقۡدَارُهٗ خَمۡسِیۡنَ اَلۡفَ سَنَۃٍ ۚ
অনুবাদ: ফেরেশতাগণ ও রূহ এমন এক দিনে আল্লাহর পানে ঊর্ধ্বগামী হয়, যার পরিমাণ পঞ্চাশ হাজার বছর।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৪)

3 ৩
نَزَّلَ عَلَیۡکَ الۡکِتٰبَ بِالۡحَقِّ مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡهِ وَ اَنۡزَلَ التَّوۡرٰىۃَ وَ الۡاِنۡجِیۡلَ
অনুবাদ: তিনি তোমার উপর কিতাব নাযিল করেছেন যথাযথভাবে, এর পূর্বে যা এসেছে তার সত্যায়নকারী হিসেবে এবং নাযিল করেছেন তাওরাত ও ইনজীল।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৩)

39 ৩৯
وَ اسۡتَکۡبَرَ هُوَ وَ جُنُوۡدُهٗ فِی الۡاَرۡضِ بِغَیۡرِ الۡحَقِّ وَ ظَنُّوۡۤا اَنَّهُمۡ اِلَیۡنَا لَا یُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর ফির‘আউন ও তার সেনাবাহিনী অন্যায়ভাবে যমীনে অহঙ্কার করেছিল এবং তারা মনে করেছিল যে, তাদেরকে আমার নিকট ফিরিয়ে আনা হবে না।
(আল-কাসাস আয়াত: ৩৯)

147 ১৪৭
وَ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا وَ لِقَآءِ الۡاٰخِرَۃِ حَبِطَتۡ اَعۡمَالُهُمۡ ؕ هَلۡ یُجۡزَوۡنَ اِلَّا مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা আমার আয়াতসমূহ ও আখিরাতের সাক্ষাতকে অস্বীকার করেছে তাদের কর্মসমূহ বিনষ্ট হয়ে গেছে। তারা যা করে তদনুযায়ী তাদের প্রতিদান দেয়া হবে।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৪৭)

98 ৯৮
قَالَ هٰذَا رَحۡمَۃٌ مِّنۡ رَّبِّیۡ ۚ فَاِذَا جَآءَ وَعۡدُ رَبِّیۡ جَعَلَهٗ دَکَّآءَ ۚ وَ کَانَ وَعۡدُ رَبِّیۡ حَقًّا
অনুবাদ: সে বলল, ‘এটা আমার রবের অনুগ্রহ। অতঃপর যখন আমার রবের ওয়াদাকৃত সময় আসবে তখন তিনি তা মাটির সাথে মিশিয়ে দেবেন। আর আমার রবের ওয়াদা সত্য’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৯৮)

32 ৩২
الَّذِیۡنَ تَتَوَفّٰىهُمُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ طَیِّبِیۡنَ ۙ یَقُوۡلُوۡنَ سَلٰمٌ عَلَیۡکُمُ ۙ ادۡخُلُوا الۡجَنَّۃَ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: ফেরেশতারা যাদের মৃত্যু ঘটায় উত্তম অবস্থায়, তারা বলে, ‘তোমাদের উপর সালাম। জান্নাতে প্রবেশ কর, যে আমল তোমরা করতে তার কারণে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৩২)

43 ৪৩
عَفَا اللّٰهُ عَنۡکَ ۚ لِمَ اَذِنۡتَ لَهُمۡ حَتّٰی یَتَبَیَّنَ لَکَ الَّذِیۡنَ صَدَقُوۡا وَ تَعۡلَمَ الۡکٰذِبِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ তোমাকে ক্ষমা করেছেন। তুমি তাদেরকে কেন অনুমতি দিলে, যতক্ষণ না তোমার কাছে স্পষ্ট হয় তারা যারা সত্য বলেছে এবং তুমি জেনে নাও মিথ্যাবাদীদেরকে।
(আত-তাওবা আয়াত: ৪৩)

47 ৪৭
قُلۡ مَا سَاَلۡتُکُمۡ مِّنۡ اَجۡرٍ فَهُوَ لَکُمۡ ؕ اِنۡ اَجۡرِیَ اِلَّا عَلَی اللّٰهِ ۚ وَ هُوَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ شَهِیۡدٌ
অনুবাদ: বল, ‘আমি তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চাইনি, বরং তা তোমাদেরই। আমার প্রতিদান তো কেবল আল্লাহর নিকট এবং তিনি সব কিছুর উপরই সাক্ষী।
(সাবা আয়াত: ৪৭)

67 ৬৭
اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً ؕ وَ مَا کَانَ اَکۡثَرُهُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এর মধ্যে রয়েছে নিদর্শন। আর তাদের অধিকাংশই মুমিন নয়।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৬৭)

110 ১১০
فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوۡنِ
অনুবাদ: ‘সুতরাং তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং আমার আনুগত্য কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১১০)

20 ২০
الَّذِیۡنَ یُوۡفُوۡنَ بِعَهۡدِ اللّٰهِ وَ لَا یَنۡقُضُوۡنَ الۡمِیۡثَاقَ
অনুবাদ: যারা আল্লাহর অঙ্গীকার পূর্ণ করে এবং প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করে না।
(আর-রাদ আয়াত: ২০)

1 ১
لِاِیۡلٰفِ قُرَیۡشٍ
অনুবাদ: যেহেতু কুরাইশ অভ্যস্ত,
(আল-কুরাইশ আয়াত: ১)

42 ৪২
اَوۡ نُرِیَنَّکَ الَّذِیۡ وَعَدۡنٰهُمۡ فَاِنَّا عَلَیۡهِمۡ مُّقۡتَدِرُوۡنَ
অনুবাদ: অথবা আমি তাদের যে শাস্তির ওয়াদা দিয়েছি তা যদি তোমাকে প্রত্যক্ষ করাই, তবে নিশ্চয় আমি তাদের উপর পূর্ণ ক্ষমতাবান থাকব।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৪২)

5 ৫
اِنَّ الَّذِیۡنَ یُحَآدُّوۡنَ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ کُبِتُوۡا کَمَا کُبِتَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ وَ قَدۡ اَنۡزَلۡنَاۤ اٰیٰتٍۭ بَیِّنٰتٍ ؕ وَ لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَذَابٌ مُّهِیۡنٌ
অনুবাদ: যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরোধিতা করে তাদেরকে অপদস্থ করা হবে যেভাবে অপদস্থ করা হয়েছিল তাদের পূর্ববর্তীদেরকে। আর আমি নাযিল করেছি সুস্পষ্ট প্রমাণাদি। আর কাফিরদের জন্য রয়েছে অপমানজনক আযাব।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ৫)

74 ৭৪
وَ اِنَّ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ عَنِ الصِّرَاطِ لَنٰکِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় যারা আখেরাতের প্রতি ঈমান আনে না, তারাই এই পথ থেকে বিচ্যুত।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৭৪)

13 ১৩
وَ عَادٌ وَّ فِرۡعَوۡنُ وَ اِخۡوَانُ لُوۡطٍ
অনুবাদ: ‘আদ, ফির‘আউন ও লূত সম্প্রদায়।
(কাফ আয়াত: ১৩)

4 ৪
اِنۡ نَّشَاۡ نُنَزِّلۡ عَلَیۡهِمۡ مِّنَ السَّمَآءِ اٰیَۃً فَظَلَّتۡ اَعۡنَاقُهُمۡ لَهَا خٰضِعِیۡنَ
অনুবাদ: আমি ইচ্ছা করলে আসমান থেকে তাদের উপর এমন নিদর্শন অবতীর্ণ করতাম ফলে তার প্রতি তাদের ঘাড়গুলো নত হয়ে যেত।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৪)

71 ৭১
قَالَ قَدۡ وَقَعَ عَلَیۡکُمۡ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ رِجۡسٌ وَّ غَضَبٌ ؕ اَتُجَادِلُوۡنَنِیۡ فِیۡۤ اَسۡمَآءٍ سَمَّیۡتُمُوۡهَاۤ اَنۡتُمۡ وَ اٰبَآؤُکُمۡ مَّا نَزَّلَ اللّٰهُ بِهَا مِنۡ سُلۡطٰنٍ ؕ فَانۡتَظِرُوۡۤا اِنِّیۡ مَعَکُمۡ مِّنَ الۡمُنۡتَظِرِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘নিশ্চয় তোমাদের উপর তোমাদের রবের পক্ষ থেকে আযাব ও ক্রোধ পতিত হয়েছে। তোমরা কি এমন নামসমূহের ব্যাপারে আমার সাথে বিবাদ করছ, যার নামকরণ করেছ তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা, যার ব্যাপারে আল্লাহ কোন প্রমাণ নাযিল করেননি? সুতরাং তোমরা অপেক্ষা কর। আমিও তোমাদের সাথে অপেক্ষা করছি’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৭১)

6 ৬
یَوۡمَ یَبۡعَثُهُمُ اللّٰهُ جَمِیۡعًا فَیُنَبِّئُهُمۡ بِمَا عَمِلُوۡا ؕ اَحۡصٰهُ اللّٰهُ وَ نَسُوۡهُ ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ شَهِیۡدٌ
অনুবাদ: যে দিন আল্লাহ তাদের সকলকে পুনরুজ্জীবিত করে উঠাবেন অতঃপর তারা যে আমল করেছিল তা তাদেরকে জানিয়ে দেবেন। আল্লাহ তা হিসাব করে রেখেছেন যদিও তারা তা ভুলে গেছে। আর আল্লাহ প্রত্যেক বিষয়ে প্রত্যক্ষদর্শী।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ৬)

2 ২
اَلۡحَمۡدُ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি সৃষ্টিকুলের রব।
(আল-ফাতিহা আয়াত: ২)

24 ২৪
وَجَدۡتُّهَا وَ قَوۡمَهَا یَسۡجُدُوۡنَ لِلشَّمۡسِ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَ زَیَّنَ لَهُمُ الشَّیۡطٰنُ اَعۡمَالَهُمۡ فَصَدَّهُمۡ عَنِ السَّبِیۡلِ فَهُمۡ لَا یَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আমি তাকে ও তার কওমকে দেখতে পেলাম তারা আল্লাহর পরিবর্তে সূর্যকে সিজদা করছে। আর শয়তান তাদের কার্যাবলীকে তাদের জন্য সৌন্দর্যমন্ডিত করে দিয়েছে এবং তাদেরকে সৎপথ থেকে নিবৃত করেছে, ফলে তারা হিদায়াত পায় না’।
(আন-নামাল আয়াত: ২৪)

69 ৬৯
قُلۡنَا یٰنَارُ کُوۡنِیۡ بَرۡدًا وَّ سَلٰمًا عَلٰۤی اِبۡرٰهِیۡمَ
অনুবাদ: আমি বললাম, ‘হে আগুন, তুমি শীতল ও নিরাপদ হয়ে যাও ইবরাহীমের জন্য’ ।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৬৯)

8 ৮
لِّیَسۡـَٔلَ الصّٰدِقِیۡنَ عَنۡ صِدۡقِهِمۡ ۚ وَ اَعَدَّ لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَذَابًا اَلِیۡمًا
অনুবাদ: সত্যবাদীদেরকে তাদের সত্যবাদিতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার জন্য। আর তিনি প্রস্তুত করে রেখেছেন কাফিরদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-আহযাব আয়াত: ৮)

2 ২
وَ کِتٰبٍ مَّسۡطُوۡرٍ
অনুবাদ: আর কসম কিতাবের যা লিপিবদ্ধ আছে।
(আত-তূর আয়াত: ২)

20 ২০
وَّ سُیِّرَتِ الۡجِبَالُ فَکَانَتۡ سَرَابًا
অনুবাদ: আর পর্বতসমূহকে চলমান করা হবে, ফলে সেগুলো মরীচিকা হয়ে যাবে।
(আন-নাবা আয়াত: ২০)

8 ৮
وَ مَا نَقَمُوۡا مِنۡهُمۡ اِلَّاۤ اَنۡ یُّؤۡمِنُوۡا بِاللّٰهِ الۡعَزِیۡزِ الۡحَمِیۡدِ ۙ
অনুবাদ: আর তারা তাদেরকে নির্যাতন করেছিল শুধুমাত্র এ কারণে যে, তারা মহাপরাক্রমশালী প্রশংসিত আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছিল।
(আল-বুরুজ আয়াত: ৮)

26 ২৬
سَاُصۡلِیۡهِ سَقَرَ
অনুবাদ: অচিরেই আমি তাকে জাহান্নামের আগুনে প্রবেশ করাব।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ২৬)

4 ৪
مَا یُجَادِلُ فِیۡۤ اٰیٰتِ اللّٰهِ اِلَّا الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فَلَا یَغۡرُرۡکَ تَقَلُّبُهُمۡ فِی الۡبِلَادِ
অনুবাদ: কাফিররাই কেবল আল্লাহর আয়াতসমূহ নিয়ে বিতর্কে লিপ্ত হয়। সুতরাং দেশে দেশে তাদের অবাধ বিচরণ যেন তোমাকে ধোঁকায় না ফেলে।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৪)

55 ৫৫
وَ رَبُّکَ اَعۡلَمُ بِمَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ لَقَدۡ فَضَّلۡنَا بَعۡضَ النَّبِیّٖنَ عَلٰی بَعۡضٍ وَّ اٰتَیۡنَا دَاوٗدَ زَبُوۡرًا
অনুবাদ: আর তোমার রব অধিক অবগত তাদের সম্পর্কে যারা আসমানসমূহ ও যমীনে রয়েছে। আর আমি তো কতক নবীকে কতকের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি এবং দাঊদকে দিয়েছি যাবূর।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৫৫)

45 ৪৫
وَ یَوۡمَ یَحۡشُرُهُمۡ کَاَنۡ لَّمۡ یَلۡبَثُوۡۤا اِلَّا سَاعَۃً مِّنَ النَّهَارِ یَتَعَارَفُوۡنَ بَیۡنَهُمۡ ؕ قَدۡ خَسِرَ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِلِقَآءِ اللّٰهِ وَ مَا کَانُوۡا مُهۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: আর যেদিন তিনি তাদেরকে একত্র করবেন, যেন তারা দিবসের মুহূর্তকালমাত্র অবস্থান করেছে। তারা একে অপরকে চিনতে পারবে। তারা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যারা আল্লাহর সাক্ষাৎ অস্বীকার করেছে, আর তারা হিদায়াতপ্রাপ্ত ছিল না।
(ইউনুস আয়াত: ৪৫)

73 ৭৩
فَقُلۡنَا اضۡرِبُوۡهُ بِبَعۡضِهَا ؕ کَذٰلِکَ یُحۡیِ اللّٰهُ الۡمَوۡتٰی ۙ وَ یُرِیۡکُمۡ اٰیٰتِهٖ لَعَلَّکُمۡ تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি বললাম, ‘তোমরা তাকে আঘাত কর গাভীটির (গোশতের) কিছু অংশ দিয়ে। এভাবে আল্লাহ জীবিত করেন মৃতদেরকে। আর তিনি তোমাদেরকে তাঁর নিদর্শনসমূহ দেখান, যাতে তোমরা বুঝ।
(আল-বাকারা আয়াত: ৭৩)

199 ১৯৯
خُذِ الۡعَفۡوَ وَ اۡمُرۡ بِالۡعُرۡفِ وَ اَعۡرِضۡ عَنِ الۡجٰهِلِیۡنَ
অনুবাদ: তুমি ক্ষমা প্রদর্শন কর এবং ভালো কাজের আদেশ দাও। আর মূর্খদের থেকে বিমুখ থাক।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৯৯)

80 ৮০
فَلَمَّا اسۡتَیۡـَٔسُوۡا مِنۡهُ خَلَصُوۡا نَجِیًّا ؕ قَالَ کَبِیۡرُهُمۡ اَلَمۡ تَعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اَبَاکُمۡ قَدۡ اَخَذَ عَلَیۡکُمۡ مَّوۡثِقًا مِّنَ اللّٰهِ وَ مِنۡ قَبۡلُ مَا فَرَّطۡتُّمۡ فِیۡ یُوۡسُفَ ۚ فَلَنۡ اَبۡرَحَ الۡاَرۡضَ حَتّٰی یَاۡذَنَ لِیۡۤ اَبِیۡۤ اَوۡ یَحۡکُمَ اللّٰهُ لِیۡ ۚ وَ هُوَ خَیۡرُ الۡحٰکِمِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর যখন তারা তার ব্যাপারে নিরাশ হল, তখন তারা পরামর্শ করতে একান্তে মিলিত হল। তাদের বড়জন বলল, ‘তোমরা কি জান না যে, তোমাদের পিতা তোমাদের কাছ থেকে আল্লাহর নামে অঙ্গীকার নিয়েছেন, আর ইতঃপূর্বে তোমরা ইউসুফের ব্যাপারে যে অন্যায় করেছ? সুতরাং যতক্ষণ না আমার পিতা আমাকে অনুমতি দেবেন অথবা আল্লাহ আমার ব্যাপারে ফয়সালা করবেন, ততক্ষণ পর্যন্ত আমি এদেশ ছেড়ে যাব না এবং তিনি সর্বোত্তম ফয়সালাকারী’।
(ইউসুফ আয়াত: ৮০)

43 ৪৩
وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ یَّنۡظُرُ اِلَیۡکَ ؕ اَفَاَنۡتَ تَهۡدِی الۡعُمۡیَ وَ لَوۡ کَانُوۡا لَا یُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে কেউ আছে এমন, যে তোমার দিকে তাকায়। তবে কি তুমি অন্ধকে পথ দেখাবে, তারা না দেখলেও?
(ইউনুস আয়াত: ৪৩)

13 ১৩
وَ اِنَّ لَنَا لَلۡاٰخِرَۃَ وَ الۡاُوۡلٰی
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমার অধিকারে পরকাল ও ইহকাল।
(আল-লাইল আয়াত: ১৩)

2 ২
یَّهۡدِیۡۤ اِلَی الرُّشۡدِ فَاٰمَنَّا بِهٖ ؕ وَ لَنۡ نُّشۡرِکَ بِرَبِّنَاۤ اَحَدًا ۙ
অনুবাদ: যা সত্যের দিকে হিদায়াত করে; অতঃপর আমরা তাতে ঈমান এনেছি। আর আমরা কখনো আমাদের রবের সাথে কাউকে শরীক করব না’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ২)

11 ১১
فَضَرَبۡنَا عَلٰۤی اٰذَانِهِمۡ فِی الۡکَهۡفِ سِنِیۡنَ عَدَدًا
অনুবাদ: ফলে আমি গুহায় তাদের কান বন্ধ করে দিলাম অনেক বছরের জন্য।
(আল-কাহফ আয়াত: ১১)

5 ৫
بَلۡ کَذَّبُوۡا بِالۡحَقِّ لَمَّا جَآءَهُمۡ فَهُمۡ فِیۡۤ اَمۡرٍ مَّرِیۡجٍ
অনুবাদ: বরং তারা সত্যকে অস্বীকার করেছে, যখনই তাদের কাছে সত্য এসেছে। অতএব তারা সংশয়যুক্ত বিষয়ের মধ্যে রয়েছে।
(কাফ আয়াত: ৫)

26 ২৬
اِلَّا قِیۡلًا سَلٰمًا سَلٰمًا
অনুবাদ: শুধু এই বাণী ছাড়া, ‘সালাম, সালাম’
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ২৬)

9 ৯
وَ جَعَلۡنَا مِنۡۢ بَیۡنِ اَیۡدِیۡهِمۡ سَدًّا وَّ مِنۡ خَلۡفِهِمۡ سَدًّا فَاَغۡشَیۡنٰهُمۡ فَهُمۡ لَا یُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদের সামনে একটি প্রাচীর ও তাদের পিছনে একটি প্রাচীর স্থাপন করেছি, অতঃপর আমি তাদেরকে ঢেকে দিয়েছি, ফলে তারা দেখতে পায় না।
(ইয়াসীন আয়াত: ৯)

1 ১
اِنَّاۤ اَنۡزَلۡنٰهُ فِیۡ لَیۡلَۃِ الۡقَدۡرِ
অনুবাদ: নিশ্চয়ই আমি এটি নাযিল করেছি ‘লাইলাতুল ক্বাদরে।’
(আল-কাদর আয়াত: ১)

9 ৯
وَ لۡیَخۡشَ الَّذِیۡنَ لَوۡ تَرَکُوۡا مِنۡ خَلۡفِهِمۡ ذُرِّیَّۃً ضِعٰفًا خَافُوۡا عَلَیۡهِمۡ ۪ فَلۡیَتَّقُوا اللّٰهَ وَ لۡیَقُوۡلُوۡا قَوۡلًا سَدِیۡدًا
অনুবাদ: আর তাদের ভয় করা উচিৎ যে, যদি তারা তাদের পেছনে অসহায় সন্তান রেখে যেত, তাহলে তারা তাদের বিষয়ে উদ্বিগ্ন হত। সুতরাং তারা যেন আল্লাহকে ভয় করে এবং যেন সঠিক কথা বলে।
(আন-নিসা আয়াত: ৯)

151 ১৫১
قُلۡ تَعَالَوۡا اَتۡلُ مَا حَرَّمَ رَبُّکُمۡ عَلَیۡکُمۡ اَلَّا تُشۡرِکُوۡا بِهٖ شَیۡئًا وَّ بِالۡوَالِدَیۡنِ اِحۡسَانًا ۚ وَ لَا تَقۡتُلُوۡۤا اَوۡلَادَکُمۡ مِّنۡ اِمۡلَاقٍ ؕ نَحۡنُ نَرۡزُقُکُمۡ وَ اِیَّاهُمۡ ۚ وَ لَا تَقۡرَبُوا الۡفَوَاحِشَ مَا ظَهَرَ مِنۡهَا وَ مَا بَطَنَ ۚ وَ لَا تَقۡتُلُوا النَّفۡسَ الَّتِیۡ حَرَّمَ اللّٰهُ اِلَّا بِالۡحَقِّ ؕ ذٰلِکُمۡ وَصّٰکُمۡ بِهٖ لَعَلَّکُمۡ تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘এসো, তোমাদের উপর তোমাদের রব যা হারাম করেছেন, তা তিলাওয়াত করি যে, তোমরা তার সাথে কোন কিছুকে শরীক করবে না এবং মা-বাবার প্রতি ইহসান করবে আর দারিদ্রের কারণে তোমাদের সন্তানদেরকে হত্যা করবে না। আমিই তোমাদেরকে রিয্ক দেই এবং তাদেরকেও। আর অশ্লীল কাজের নিকটবর্তী হবে না- তা থেকে যা প্রকাশ পায় এবং যা গোপন থাকে। আর বৈধ কারণ ছাড়া তোমরা সেই প্রাণকে হত্যা করো না, আল্লাহ যা হারাম করেছেন। এগুলো আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে তোমরা বুঝতে পার।
(আল-আনআম আয়াত: ১৫১)

40 ৪০
حَتّٰۤی اِذَا جَآءَ اَمۡرُنَا وَ فَارَ التَّنُّوۡرُ ۙ قُلۡنَا احۡمِلۡ فِیۡهَا مِنۡ کُلٍّ زَوۡجَیۡنِ اثۡنَیۡنِ وَ اَهۡلَکَ اِلَّا مَنۡ سَبَقَ عَلَیۡهِ الۡقَوۡلُ وَ مَنۡ اٰمَنَ ؕ وَ مَاۤ اٰمَنَ مَعَهٗۤ اِلَّا قَلِیۡلٌ
অনুবাদ: অবশেষে যখন আমার আদেশ আসল এবং চুলা উথলে উঠল*, আমি বললাম, ‘তুমি তাতে তুলে নাও প্রত্যেক শ্রেণী থেকে জোড়া জোড়া** এবং যাদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়ে গিয়েছে তাদের ছাড়া তোমার পরিবারকে এবং যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে। আর তার সাথে অল্পসংখ্যকই ঈমান এনেছিল।
(হূদ আয়াত: ৪০)

95 ৯৫
وَ کُلُّهُمۡ اٰتِیۡهِ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ فَرۡدًا
অনুবাদ: আর কিয়ামতের দিন তাদের সকলেই তাঁর কাছে আসবে একাকী।
(মারইয়াম আয়াত: ৯৫)

139 ১৩৯
فَکَذَّبُوۡهُ فَاَهۡلَکۡنٰهُمۡ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً ؕ وَ مَا کَانَ اَکۡثَرُهُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা তাকে অস্বীকার করল, ফলে তাদেরকে আমি ধ্বংস করে দিলাম; নিশ্চয় এতে নিদর্শন রয়েছে। আর তাদের অধিকাংশ মুমিন ছিল না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৩৯)

39 ৩৯
وَ الَّذِیۡنَ اِذَاۤ اَصَابَهُمُ الۡبَغۡیُ هُمۡ یَنۡتَصِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের উপর অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করা হলে তারা তার প্রতিবিধান করে।
(আশ-শূরা আয়াত: ৩৯)

165 ১৬৫
فَلَمَّا نَسُوۡا مَا ذُکِّرُوۡا بِهٖۤ اَنۡجَیۡنَا الَّذِیۡنَ یَنۡهَوۡنَ عَنِ السُّوۡٓءِ وَ اَخَذۡنَا الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا بِعَذَابٍۭ بَئِیۡسٍۭ بِمَا کَانُوۡا یَفۡسُقُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যে উপদেশ তাদেরকে দেয়া হয়েছিল, যখন তারা তা ভুলে গেল তখন আমি মুক্তি দিলাম তাদেরকে যারা মন্দ হতে নিষেধ করে। আর যারা যুলম করেছে তাদেরকে কঠিন আযাব দ্বারা পাকড়াও করলাম। কারণ, তারা পাপাচার করত।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৬৫)

72 ৭২
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ هَاجَرُوۡا وَ جٰهَدُوۡا بِاَمۡوَالِهِمۡ وَ اَنۡفُسِهِمۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ الَّذِیۡنَ اٰوَوۡا وَّ نَصَرُوۡۤا اُولٰٓئِکَ بَعۡضُهُمۡ اَوۡلِیَآءُ بَعۡضٍ ؕ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ لَمۡ یُهَاجِرُوۡا مَا لَکُمۡ مِّنۡ وَّلَایَتِهِمۡ مِّنۡ شَیۡءٍ حَتّٰی یُهَاجِرُوۡا ۚ وَ اِنِ اسۡتَنۡصَرُوۡکُمۡ فِی الدِّیۡنِ فَعَلَیۡکُمُ النَّصۡرُ اِلَّا عَلٰی قَوۡمٍۭ بَیۡنَکُمۡ وَ بَیۡنَهُمۡ مِّیۡثَاقٌ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে এবং নিজদের মাল ও জান দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করেছে আর যারা আশ্রয় দিয়েছে ও সহায়তা করেছে, তারা একে অপরের বন্ধু। আর যারা ঈমান এনেছে, কিন্তু হিজরত করেনি, তাদেরকে সাহায্যের কোন দায়িত্ব তোমাদের নেই, যতক্ষণ না তারা হিজরত করে। আর যদি তারা দীনের ব্যাপারে তোমাদের নিকট কোন সহযোগিতা চায়, তাহলে সাহায্য করা তোমাদের কর্তব্য। তবে এমন কওমের বিরুদ্ধে নয়, যাদের সাথে তোমাদের একে অপরের চুক্তি রয়েছে এবং তোমরা যে আমল কর, তার ব্যাপারে আল্লাহ পূর্ণ দৃষ্টিমান।
(আল-আনফাল আয়াত: ৭২)

30 ৩০
یٰنِسَآءَ النَّبِیِّ مَنۡ یَّاۡتِ مِنۡکُنَّ بِفَاحِشَۃٍ مُّبَیِّنَۃٍ یُّضٰعَفۡ لَهَا الۡعَذَابُ ضِعۡفَیۡنِ ؕ وَ کَانَ ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ یَسِیۡرًا
অনুবাদ: হে নবী-পত্নীগণ, তোমাদের মধ্যে যে কেউ প্রকাশ্য অশ্লীল কাজ করবে, তার জন্য আযাব দ্বিগুণ করা হবে। আর এটা আল্লাহর পক্ষে সহজ।
(আল-আহযাব আয়াত: ৩০)

187 ১৮৭
فَاَسۡقِطۡ عَلَیۡنَا کِسَفًا مِّنَ السَّمَآءِ اِنۡ کُنۡتَ مِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: ‘অতএব, তুমি যদি সত্যবাদী হও, তবে আসমান থেকে এক টুকরো আমাদের উপর ফেলে দাও’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৮৭)

5 ৫
سَیَهۡدِیۡهِمۡ وَ یُصۡلِحُ بَالَهُمۡ
অনুবাদ: অচিরেই তিনি তাদেরকে হিদায়াত দিবেন এবং তাদের অবস্থা সংশোধন করে দিবেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৫)

54 ৫৪
هُدًی وَّ ذِکۡرٰی لِاُولِی الۡاَلۡبَابِ
অনুবাদ: যা জ্ঞান-বুদ্ধিসম্পন্নদের জন্য হিদায়াত ও উপদেশ।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৫৪)

31 ৩১
وَ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ۙ لِیَجۡزِیَ الَّذِیۡنَ اَسَآءُوۡا بِمَا عَمِلُوۡا وَ یَجۡزِیَ الَّذِیۡنَ اَحۡسَنُوۡا بِالۡحُسۡنٰی
অনুবাদ: আর আসমানসমূহে যা রয়েছে এবং যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহরই। যাতে তিনি তাদের কাজের প্রতিফল দিতে পারেন যারা মন্দ কাজ করে এবং তাদেরকে তিনি উত্তম পুরস্কার দিতে পারেন যারা সৎকর্ম করে ।
(আন-নাজম আয়াত: ৩১)

64 ৬৪
مُدۡهَآ مَّتٰنِ
অনুবাদ: জান্নাত দু’টি গাঢ় সবুজ।
(আর-রাহমান আয়াত: ৬৪)

20 ২০
هٰذَا بَصَآئِرُ لِلنَّاسِ وَ هُدًی وَّ رَحۡمَۃٌ لِّقَوۡمٍ یُّوۡقِنُوۡنَ
অনুবাদ: এ কুরআন মানবজাতির জন্য আলোকবর্তিকা এবং নিশ্চিত বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য হিদায়াত ও রহমত।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ২০)

23 ২৩
وَ اُدۡخِلَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا بِاِذۡنِ رَبِّهِمۡ ؕ تَحِیَّتُهُمۡ فِیۡهَا سَلٰمٌ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান আনে এবং নেক আমল করে তাদের জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে, যার তলদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত হবে, তারা তাতে তাদের রবের অনুমতিক্রমে স্থায়ী হবে। তথায় তাদের অভিবাদন হবে ‘সালাম’।
(ইবরাহীম আয়াত: ২৩)

58 ৫৮
وَ قَالُوۡۤاءَ اٰلِهَتُنَا خَیۡرٌ اَمۡ هُوَ ؕ مَا ضَرَبُوۡهُ لَکَ اِلَّا جَدَلًا ؕ بَلۡ هُمۡ قَوۡمٌ خَصِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘আমাদের উপাস্যরা শ্রেষ্ঠ নাকি ঈসা’? তারা কেবল কূটতর্কের খাতিরেই তাকে তোমার সামনে পেশ করে। বরং এরাই এক ঝগড়াটে সম্প্রদায়।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৫৮)

24 ২৪
وَ اتۡرُکِ الۡبَحۡرَ رَهۡوًا ؕ اِنَّهُمۡ جُنۡدٌ مُّغۡرَقُوۡنَ
অনুবাদ: আর সমুদ্রকে রেখে দাও শান্ত, নিশ্চয় তারা হবে এক ডুবন্ত বাহিনী’।
(আদ-দুখান আয়াত: ২৪)

30 ৩০
وَ اِذۡ یَمۡکُرُ بِکَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لِیُثۡبِتُوۡکَ اَوۡ یَقۡتُلُوۡکَ اَوۡ یُخۡرِجُوۡکَ ؕ وَ یَمۡکُرُوۡنَ وَ یَمۡکُرُ اللّٰهُ ؕ وَ اللّٰهُ خَیۡرُ الۡمٰکِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন কাফিররা তোমাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছিল, তোমাকে বন্দী করতে অথবা তোমাকে হত্যা করতে কিংবা তোমাকে বের করে দিতে। আর তারা ষড়যন্ত্র করে এবং আল্লাহও ষড়যন্ত্র করেন। আর আল্লাহ হচ্ছেন ষড়যন্ত্রকারীদের মধ্যে উত্তম।
(আল-আনফাল আয়াত: ৩০)

63 ৬৩
وَ عِبَادُ الرَّحۡمٰنِ الَّذِیۡنَ یَمۡشُوۡنَ عَلَی الۡاَرۡضِ هَوۡنًا وَّ اِذَا خَاطَبَهُمُ الۡجٰهِلُوۡنَ قَالُوۡا سَلٰمًا
অনুবাদ: আর রহমানের বান্দা তারাই যারা পৃথিবীতে নম্রভাবে চলাফেরা করে এবং অজ্ঞ লোকেরা যখন তাদেরকে সম্বোধন করে তখন তারা বলে ‘সালাম’।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৬৩)

42 ৪২
یَوۡمَ یُکۡشَفُ عَنۡ سَاقٍ وَّ یُدۡعَوۡنَ اِلَی السُّجُوۡدِ فَلَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ
অনুবাদ: সে দিন পায়ের গোছা* উন্মোচন করা হবে। আর তাদেরকে সিজদা করার জন্য আহবান জানানো হবে, কিন্তু তারা সক্ষম হবে না।
(আল-কলম আয়াত: ৪২)

75 ৭৫
فَلَاۤ اُقۡسِمُ بِمَوٰقِعِ النُّجُوۡمِ
অনুবাদ: সুতরাং আমি কসম করছি নক্ষত্ররাজির অস্তাচলের,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৭৫)

11 ১১
وَ اللّٰهُ خَلَقَکُمۡ مِّنۡ تُرَابٍ ثُمَّ مِنۡ نُّطۡفَۃٍ ثُمَّ جَعَلَکُمۡ اَزۡوَاجًا ؕ وَ مَا تَحۡمِلُ مِنۡ اُنۡثٰی وَ لَا تَضَعُ اِلَّا بِعِلۡمِهٖ ؕ وَ مَا یُعَمَّرُ مِنۡ مُّعَمَّرٍ وَّ لَا یُنۡقَصُ مِنۡ عُمُرِهٖۤ اِلَّا فِیۡ کِتٰبٍ ؕ اِنَّ ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ یَسِیۡرٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহ তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে তারপর শুক্রবিন্দু থেকে তারপর তোমাদেরকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন এবং নারী তার গর্ভে যা ধারণ করে আর যা প্রসব করে তা আল্লাহর জ্ঞাতসারেই হয়। আর কোন বয়স্ক ব্যক্তির বয়স বাড়ানো হয় না কিংবা কমানো হয় না কিন্তু তা তো রয়েছে কিতাবে*; নিশ্চয় তা আল্লাহর জন্য সহজ।
(ফাতির আয়াত: ১১)

185 ১৮৫
شَهۡرُ رَمَضَانَ الَّذِیۡۤ اُنۡزِلَ فِیۡهِ الۡقُرۡاٰنُ هُدًی لِّلنَّاسِ وَ بَیِّنٰتٍ مِّنَ الۡهُدٰی وَ الۡفُرۡقَانِ ۚ فَمَنۡ شَهِدَ مِنۡکُمُ الشَّهۡرَ فَلۡیَصُمۡهُ ؕ وَ مَنۡ کَانَ مَرِیۡضًا اَوۡ عَلٰی سَفَرٍ فَعِدَّۃٌ مِّنۡ اَیَّامٍ اُخَرَ ؕ یُرِیۡدُ اللّٰهُ بِکُمُ الۡیُسۡرَ وَ لَا یُرِیۡدُ بِکُمُ الۡعُسۡرَ ۫ وَ لِتُکۡمِلُوا الۡعِدَّۃَ وَ لِتُکَبِّرُوا اللّٰهَ عَلٰی مَا هَدٰىکُمۡ وَ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: রমযান মাস, যাতে কুরআন নাযিল করা হয়েছে মানুষের জন্য হিদায়াতস্বরূপ এবং হিদায়াতের সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলী ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারীরূপে। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে মাসটিতে উপস্থিত হবে, সে যেন তাতে সিয়াম পালন করে। আর যে অসুস্থ হবে অথবা সফরে থাকবে তবে অন্যান্য দিবসে সংখ্যা পূরণ করে নেবে। আল্লাহ তোমাদের সহজ চান এবং কঠিন চান না। আর যাতে তোমরা সংখ্যা পূরণ কর এবং তিনি তোমাদেরকে যে হিদায়াত দিয়েছেন, তার জন্য আল্লাহর বড়ত্ব ঘোষণা কর এবং যাতে তোমরা শোকর কর।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৮৫)

6 ৬
اَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا قُوۡۤا اَنۡفُسَکُمۡ وَ اَهۡلِیۡکُمۡ نَارًا وَّ قُوۡدُهَا النَّاسُ وَ الۡحِجَارَۃُ عَلَیۡهَا مَلٰٓئِکَۃٌ غِلَاظٌ شِدَادٌ لَّا یَعۡصُوۡنَ اللّٰهَ مَاۤ اَمَرَهُمۡ وَ یَفۡعَلُوۡنَ مَا یُؤۡمَرُوۡنَ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার-পরিজনকে আগুন হতে বাঁচাও যার জ্বালানি হবে মানুষ ও পাথর; যেখানে রয়েছে নির্মম ও কঠোর ফেরেশতাকূল, আল্লাহ তাদেরকে যে নির্দেশ দিয়েছেন তারা সে ব্যাপারে তার অবাধ্য হয় না। আর তারা তা-ই করে যা তাদেরকে আদেশ করা হয়।
(আত-তাহরীম আয়াত: ৬)

39 ৩৯
وَ اَنۡذِرۡهُمۡ یَوۡمَ الۡحَسۡرَۃِ اِذۡ قُضِیَ الۡاَمۡرُ ۘ وَ هُمۡ فِیۡ غَفۡلَۃٍ وَّ هُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদেরকে সতর্ক করে দাও পরিতাপ দিবস সম্পর্কে যখন সব বিষয়ের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে, অথচ তারা রয়েছে উদাসীনতায় বিভোর এবং তারা ঈমান আনছে না।
(মারইয়াম আয়াত: ৩৯)

19 ১৯
اِنَّهٗ لَقَوۡلُ رَسُوۡلٍ کَرِیۡمٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় এ কুরআন সম্মানিত রাসূলের* আনিত বাণী।
(আত-তাকভীর আয়াত: ১৯)

137 ১৩৭
وَ اِنَّکُمۡ لَتَمُرُّوۡنَ عَلَیۡهِمۡ مُّصۡبِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা নিশ্চয় তাদের (ধ্বংসাবশেষের) উপর দিয়ে অতিক্রম করে থাক সকালে-
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৩৭)

67 ৬৭
وَ قَالُوۡا رَبَّنَاۤ اِنَّاۤ اَطَعۡنَا سَادَتَنَا وَ کُبَرَآءَنَا فَاَضَلُّوۡنَا السَّبِیۡلَا
অনুবাদ: তারা আরো বলবে, ‘হে আমাদের রব, আমরা আমাদের নেতৃবর্গ ও বিশিষ্ট লোকদের আনুগত্য করেছিলাম, তখন তারা আমাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছিল’।
(আল-আহযাব আয়াত: ৬৭)

11 ১১
کَلَّاۤ اِنَّهَا تَذۡکِرَۃٌ
অনুবাদ: কখনো নয়, নিশ্চয় এটা উপদেশ বাণী।
(আবাসা আয়াত: ১১)

18 ১৮
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ১৮)

19 ১৯
صُحُفِ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ مُوۡسٰی
অনুবাদ: ইবরাহীম ও মূসার সহীফাসমূহে।
(আল-আলা আয়াত: ১৯)

1 ১
طٰهٰ
অনুবাদ: ত্ব-হা
(ত্ব-হা আয়াত: ১)

221 ২২১
هَلۡ اُنَبِّئُکُمۡ عَلٰی مَنۡ تَنَزَّلُ الشَّیٰطِیۡنُ
অনুবাদ: ‘আমি কি তোমাদেরকে সংবাদ দেব, কার নিকট শয়তানরা অবতীর্ণ হয়’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ২২১)

64 ৬৪
وَ یٰقَوۡمِ هٰذِهٖ نَاقَۃُ اللّٰهِ لَکُمۡ اٰیَۃً فَذَرُوۡهَا تَاۡکُلۡ فِیۡۤ اَرۡضِ اللّٰهِ وَ لَا تَمَسُّوۡهَا بِسُوۡٓءٍ فَیَاۡخُذَکُمۡ عَذَابٌ قَرِیۡبٌ
অনুবাদ: ‘আর হে আমার কওম, এটি আল্লাহর উট, তোমাদের জন্য নিদর্শনস্বরূপ। তাই তোমরা একে ছেড়ে দাও, সে আল্লাহর যমীনে (বিচরণ করে) খাবে এবং কোনরূপ মন্দভাবে তাকে স্পর্শ করো না, তাহলে তোমাদেরকে আশু আযাব পাকড়াও করবে’।
(হূদ আয়াত: ৬৪)

18 ১৮
وَ جَمَعَ فَاَوۡعٰی
অনুবাদ: আর সম্পদ জমা করেছিল, অতঃপর তা সংরক্ষণ করে রেখেছিল।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ১৮)

45 ৪৫
اَفَاَمِنَ الَّذِیۡنَ مَکَرُوا السَّیِّاٰتِ اَنۡ یَّخۡسِفَ اللّٰهُ بِهِمُ الۡاَرۡضَ اَوۡ یَاۡتِیَهُمُ الۡعَذَابُ مِنۡ حَیۡثُ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: যারা মন্দের ষড়যন্ত্র করে তারা কি নিরাপদ হয়ে গেছে যে, আল্লাহ তাদেরসহ মাটিকে ধ্বসিয়ে দেবেন না। অথবা তাদের উপর আসবে না, আযাব এমনভাবে যে, তারা উপলব্ধি করবে না?
(আন-নাহাল আয়াত: ৪৫)

10 ১০
فَقُلۡتُ اسۡتَغۡفِرُوۡا رَبَّکُمۡ ؕ اِنَّهٗ کَانَ غَفَّارًا
অনুবাদ: আর বলেছি, ‘তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা চাও; নিশ্চয় তিনি পরম ক্ষমাশীল’।
(নূহ আয়াত: ১০)

214 ২১৪
وَ اَنۡذِرۡ عَشِیۡرَتَکَ الۡاَقۡرَبِیۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি তোমার নিকটাত্মীয়দেরকে সতর্ক কর।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২১৪)

174 ১৭৪
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ قَدۡ جَآءَکُمۡ بُرۡهَانٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکُمۡ نُوۡرًا مُّبِیۡنًا
অনুবাদ: হে মানুষ, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট প্রমাণ এসেছে এবং আমি তোমাদের নিকট স্পষ্ট আলো নাযিল করেছি।
(আন-নিসা আয়াত: ১৭৪)

32 ৩২
هٰذَا مَا تُوۡعَدُوۡنَ لِکُلِّ اَوَّابٍ حَفِیۡظٍ
অনুবাদ: এটাই, যার ওয়াদা তোমাদেরকে দেয়া হয়েছিল। প্রত্যেক আল্লাহ অভিমুখী অধিক সংরক্ষণশীলদের জন্য।
(কাফ আয়াত: ৩২)

157 ১৫৭
فَاۡتُوۡا بِکِتٰبِکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব তোমরা সত্যবাদী হলে তোমাদের কিতাব নিয়ে আস।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৫৭)

10 ১০
خَلَقَ السَّمٰوٰتِ بِغَیۡرِ عَمَدٍ تَرَوۡنَهَا وَ اَلۡقٰی فِی الۡاَرۡضِ رَوَاسِیَ اَنۡ تَمِیۡدَ بِکُمۡ وَ بَثَّ فِیۡهَا مِنۡ کُلِّ دَآبَّۃٍ ؕ وَ اَنۡزَلۡنَا مِنَ السَّمَآءِ مَآءً فَاَنۡۢبَتۡنَا فِیۡهَا مِنۡ کُلِّ زَوۡجٍ کَرِیۡمٍ
অনুবাদ: তিনি খুঁটি ছাড়া আসমানসমূহ সৃষ্টি করেছেন, যা তোমরা দেখছ, আর যমীনে স্থাপন করেছেন সুদৃঢ় পাহাড়, যাতে তা তোমাদেরকে নিয়ে হেলে না পড়ে, আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন প্রত্যেক প্রকারের প্রাণী; আর আসমান থেকে আমি পানি পাঠাই। অতঃপর তাতে আমি জোড়ায় জোড়ায় কল্যাণকর উদ্ভিদ জন্মাই।
(লুকমান আয়াত: ১০)

5 ৫
تُسۡقٰی مِنۡ عَیۡنٍ اٰنِیَۃٍ
অনুবাদ: তাদের পান করানো হবে ফুটন্ত ঝর্ণা থেকে।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ৫)

8 ৮
رَبَّنَا لَا تُزِغۡ قُلُوۡبَنَا بَعۡدَ اِذۡ هَدَیۡتَنَا وَ هَبۡ لَنَا مِنۡ لَّدُنۡکَ رَحۡمَۃً ۚ اِنَّکَ اَنۡتَ الۡوَهَّابُ
অনুবাদ: হে আমাদের রব, আপনি হিদায়াত দেয়ার পর আমাদের অন্তরসমূহ বক্র করবেন না এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদেরকে রহমত দান করুন। নিশ্চয় আপনি মহাদাতা।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৮)

55 ৫৫
وَ اِذَا سَمِعُوا اللَّغۡوَ اَعۡرَضُوۡا عَنۡهُ وَ قَالُوۡا لَنَاۤ اَعۡمَالُنَا وَ لَکُمۡ اَعۡمَالُکُمۡ ۫ سَلٰمٌ عَلَیۡکُمۡ ۫ لَا نَبۡتَغِی الۡجٰهِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা যখন অনর্থক কথাবার্তা শুনে তখন তা থেকে বিমুখ হয় এবং বলে, ‘আমাদের আমল আমাদের জন্য, আর তোমাদের আমল তোমাদের জন্য। তোমাদের প্রতি ‘সালাম’। আমরা অজ্ঞদের সাহচর্য চাই না’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৫৫)

126 ১২৬
اَوَ لَا یَرَوۡنَ اَنَّهُمۡ یُفۡتَنُوۡنَ فِیۡ کُلِّ عَامٍ مَّرَّۃً اَوۡ مَرَّتَیۡنِ ثُمَّ لَا یَتُوۡبُوۡنَ وَ لَا هُمۡ یَذَّکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি দেখে না যে, তারা প্রতি বছর এক বার কিংবা দু’বার বিপদগ্রস্ত হয় ? এর পরও তারা তাওবা করে না এবং উপদেশ গ্রহণ করে না।
(আত-তাওবা আয়াত: ১২৬)

165 ১৬৫
وَ هُوَ الَّذِیۡ جَعَلَکُمۡ خَلٰٓئِفَ الۡاَرۡضِ وَ رَفَعَ بَعۡضَکُمۡ فَوۡقَ بَعۡضٍ دَرَجٰتٍ لِّیَبۡلُوَکُمۡ فِیۡ مَاۤ اٰتٰکُمۡ ؕ اِنَّ رَبَّکَ سَرِیۡعُ الۡعِقَابِ ۫ۖ وَ اِنَّهٗ لَغَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তিনি সে সত্তা, যিনি তোমাদেরকে যমীনের খলীফা বানিয়েছেন এবং তোমাদের কতককে কতকের উপর মর্যাদা দিয়েছেন, যাতে তিনি তোমাদেরকে যা প্রদান করেছেন, তাতে তোমাদেরকে পরীক্ষা করেন। নিশ্চয় তোমার রব দ্রুত শাস্তিদানকারী এবং নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-আনআম আয়াত: ১৬৫)

21 ২১
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَتَّبِعُوۡا خُطُوٰتِ الشَّیۡطٰنِ ؕ وَ مَنۡ یَّتَّبِعۡ خُطُوٰتِ الشَّیۡطٰنِ فَاِنَّهٗ یَاۡمُرُ بِالۡفَحۡشَآءِ وَ الۡمُنۡکَرِ ؕ وَ لَوۡ لَا فَضۡلُ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ وَ رَحۡمَتُهٗ مَا زَکٰی مِنۡکُمۡ مِّنۡ اَحَدٍ اَبَدًا ۙ وَّ لٰکِنَّ اللّٰهَ یُزَکِّیۡ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা শয়তানের পদাঙ্কসমূহ অনুসরণ করো না। আর যে শয়তানের পদাঙ্কসমূহ অনুসরণ করবে, নিশ্চয় সে অশ্লীলতা ও মন্দ কাজের নির্দেশ দেবে। আর যদি তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়া না থাকত, তাহলে তোমাদের কেউই কখনো পবিত্র হতে পারত না; কিন্তু আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন, পবিত্র করেন। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।
(আন-নূর আয়াত: ২১)

51 ৫১
یٰۤاَیُّهَا الرُّسُلُ کُلُوۡا مِنَ الطَّیِّبٰتِ وَ اعۡمَلُوۡا صَالِحًا ؕ اِنِّیۡ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: ‘হে রাসূলগণ, তোমরা পবিত্র ও ভাল বস্ত্ত থেকে খাও এবং সৎকর্ম কর। নিশ্চয় তোমরা যা কর সে সর্ম্পকে আমি সম্যক জ্ঞাত।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৫১)

66 ৬৬
فَلَمَّا جَآءَ اَمۡرُنَا نَجَّیۡنَا صٰلِحًا وَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَعَهٗ بِرَحۡمَۃٍ مِّنَّا وَ مِنۡ خِزۡیِ یَوۡمِئِذٍ ؕ اِنَّ رَبَّکَ هُوَ الۡقَوِیُّ الۡعَزِیۡزُ
অনুবাদ: অতঃপর যখন আমার আদেশ এল, তখন সালিহ ও তার সাথে যারা ঈমান এনেছিল তাদেরকে আমার পক্ষ থেকে রহমত দ্বারা নাজাত দিলাম এবং (নাজাত দিলাম) সেই দিনের লাঞ্ছনা থেকে। নিশ্চয় তোমার রব, তিনি শক্তিশালী, পরাক্রমশালী।
(হূদ আয়াত: ৬৬)

96 ৯৬
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ سَیَجۡعَلُ لَهُمُ الرَّحۡمٰنُ وُدًّا
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান আনে এবং সৎ কাজ করে পরম করুণাময় অবশ্যই তাদের জন্য (বান্দাদের হৃদয়ে) ভালবাসা সৃষ্টি করবেন।
(মারইয়াম আয়াত: ৯৬)

54 ৫৪
وَ لُوۡطًا اِذۡ قَالَ لِقَوۡمِهٖۤ اَتَاۡتُوۡنَ الۡفَاحِشَۃَ وَ اَنۡتُمۡ تُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর লূতের কথা, যখন সে তার কওমকে বলেছিল, ‘তোমরা কেন অশ্লীল কাজ করছ, অথচ তা তোমরা ভালভাবে প্রত্যক্ষ করছ’?
(আন-নামাল আয়াত: ৫৪)

154 ১৫৪
ثُمَّ اَنۡزَلَ عَلَیۡکُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ الۡغَمِّ اَمَنَۃً نُّعَاسًا یَّغۡشٰی طَآئِفَۃً مِّنۡکُمۡ ۙ وَ طَآئِفَۃٌ قَدۡ اَهَمَّتۡهُمۡ اَنۡفُسُهُمۡ یَظُنُّوۡنَ بِاللّٰهِ غَیۡرَ الۡحَقِّ ظَنَّ الۡجَاهِلِیَّۃِ ؕ یَقُوۡلُوۡنَ هَلۡ لَّنَا مِنَ الۡاَمۡرِ مِنۡ شَیۡءٍ ؕ قُلۡ اِنَّ الۡاَمۡرَ کُلَّهٗ لِلّٰهِ ؕ یُخۡفُوۡنَ فِیۡۤ اَنۡفُسِهِمۡ مَّا لَا یُبۡدُوۡنَ لَکَ ؕ یَقُوۡلُوۡنَ لَوۡ کَانَ لَنَا مِنَ الۡاَمۡرِ شَیۡءٌ مَّا قُتِلۡنَا هٰهُنَا ؕ قُلۡ لَّوۡ کُنۡتُمۡ فِیۡ بُیُوۡتِکُمۡ لَبَرَزَ الَّذِیۡنَ کُتِبَ عَلَیۡهِمُ الۡقَتۡلُ اِلٰی مَضَاجِعِهِمۡ ۚ وَ لِیَبۡتَلِیَ اللّٰهُ مَا فِیۡ صُدُوۡرِکُمۡ وَ لِیُمَحِّصَ مَا فِیۡ قُلُوۡبِکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: তারপর তিনি তোমাদের উপর দুশ্চিন্তার পর নাযিল করলেন প্রশান্ত তন্দ্রা, যা তোমাদের মধ্য থেকে একদলকে ঢেকে ফেলেছিল, আর অপরদল নিজরাই নিজদেরকে চিন্তাগ্রস্ত করেছিল। তারা আল্লাহ সম্পর্কে জাহিলী ধারণার ন্যায় অসত্য ধারণা পোষণ করছিল। তারা বলছিল, ‘আমাদের কি কোন বিষয়ে অধিকার আছে’? বল, ‘নিশ্চয় সব বিষয় আল্লাহর’। তারা তাদের অন্তরে লুকিয়ে রাখে এমন বিষয় যা তোমার কাছে প্রকাশ করে না। তারা বলে, ‘যদি কোন বিষয়ে আমাদের অধিকার থাকত, তাহলে আমাদেরকে এখানে হত্যা করা হত না’। বল, ‘তোমরা যদি তোমাদের ঘরে থাকতে তাহলেও যাদের ব্যাপারে নিহত হওয়া অবধারিত রয়েছে, অবশ্যই তারা তাদের নিহত হওয়ার স্থলের দিকে বের হয়ে যেত। আর যাতে তোমাদের মনে যা আছে আল্লাহ তা পরীক্ষা করেন এবং তোমাদের অন্তরসমূহে যা আছে তা পরিষ্কার করেন। আর আল্লাহ তোমাদের অন্তরের বিষয় সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞাত’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৫৪)

103 ১০৩
مَا جَعَلَ اللّٰهُ مِنۡۢ بَحِیۡرَۃٍ وَّ لَا سَآئِبَۃٍ وَّ لَا وَصِیۡلَۃٍ وَّ لَا حَامٍ ۙ وَّ لٰکِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا یَفۡتَرُوۡنَ عَلَی اللّٰهِ الۡکَذِبَ ؕ وَ اَکۡثَرُهُمۡ لَا یَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ তৈরী করেননি বাহীরা*, সায়েবা, ওয়াসীলা ও হাম। কিন্তু যারা কুফরী করেছে তারা আল্লাহর উপর মিথ্যা রটনা করে। আর তাদের অধিকাংশই বুঝে না।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১০৩)

1 ১
طٰسٓمّٓ
অনুবাদ: ত্ব-সীন-মীম।
(আল-কাসাস আয়াত: ১)

22 ২২
وَ مَکَرُوۡا مَکۡرًا کُبَّارًا
অনুবাদ: ‘আর তারা ভয়ানক ষড়যন্ত্র করেছে’।
(নূহ আয়াত: ২২)

86 ৮৬
اِنَّ رَبَّکَ هُوَ الۡخَلّٰقُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার রবই সৃষ্টিকর্তা, মহাজ্ঞানী।
(আল-হিজর আয়াত: ৮৬)

141 ১৪১
وَ اِذۡ اَنۡجَیۡنٰکُمۡ مِّنۡ اٰلِ فِرۡعَوۡنَ یَسُوۡمُوۡنَکُمۡ سُوۡٓءَ الۡعَذَابِ ۚ یُقَتِّلُوۡنَ اَبۡنَآءَکُمۡ وَ یَسۡتَحۡیُوۡنَ نِسَآءَکُمۡ ؕ وَ فِیۡ ذٰلِکُمۡ بَلَآءٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি ফির‘আউনের লোকদের থেকে তোমাদেরকে রক্ষা করলাম, যারা তোমাদের নিকৃষ্ট শাস্তি দিত। যারা তোমাদের ছেলেদের হত্যা করত এবং নারীদের জীবিত রাখত। এতে ছিল তোমাদের রবের পক্ষ থেকে এক মহাপরীক্ষা।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৪১)

204 ২০৪
وَ مِنَ النَّاسِ مَنۡ یُّعۡجِبُکَ قَوۡلُهٗ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا وَ یُشۡهِدُ اللّٰهَ عَلٰی مَا فِیۡ قَلۡبِهٖ ۙ وَ هُوَ اَلَدُّ الۡخِصَامِ
অনুবাদ: আর মানুষের মধ্যে এমনও আছে, যার কথা দুনিয়ার জীবনে তোমাকে অবাক করে এবং সে তার অন্তরে যা রয়েছে, তার উপর আল্লাহকে সাক্ষী রাখে। আর সে কঠিন ঝগড়াকারী।
(আল-বাকারা আয়াত: ২০৪)

22 ২২
وَ الَّذِیۡنَ صَبَرُوا ابۡتِغَآءَ وَجۡهِ رَبِّهِمۡ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اَنۡفَقُوۡا مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً وَّ یَدۡرَءُوۡنَ بِالۡحَسَنَۃِ السَّیِّئَۃَ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ عُقۡبَی الدَّارِ
অনুবাদ: যারা তাদের রবের সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে সবর করে, সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদের যে রিয্ক প্রদান করেছি, তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে এবং ভাল কাজের মাধ্যমে মন্দকে দূর করে, তাদের জন্যই রয়েছে আখিরাতের শুভ পরিণাম।
(আর-রাদ আয়াত: ২২)

130 ১৩০
وَ مَنۡ یَّرۡغَبُ عَنۡ مِّلَّۃِ اِبۡرٰهٖمَ اِلَّا مَنۡ سَفِهَ نَفۡسَهٗ ؕ وَ لَقَدِ اصۡطَفَیۡنٰهُ فِی الدُّنۡیَا ۚ وَ اِنَّهٗ فِی الۡاٰخِرَۃِ لَمِنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর যে নিজকে নির্বোধ বানিয়েছে, সে ছাড়া কে ইবরাহীমের আদর্শ থেকে বিমুখ হতে পারে? আর অবশ্যই আমি তাকে দুনিয়াতে বেছে নিয়েছি এবং নিশ্চয় সে আখিরাতে নেককারদের অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৩০)

63 ৬৩
تَاللّٰهِ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَاۤ اِلٰۤی اُمَمٍ مِّنۡ قَبۡلِکَ فَزَیَّنَ لَهُمُ الشَّیۡطٰنُ اَعۡمَالَهُمۡ فَهُوَ وَلِیُّهُمُ الۡیَوۡمَ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আল্লাহর শপথ, আমি তোমার পূর্বে বহু জাতির নিকট রাসূল প্রেরণ করেছি। অতঃপর শয়তান তাদের জন্য তাদের কর্মকে শোভিত করেছে। তাই আজ সে তাদের অভিভাবক। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক আযাব।
(আন-নাহাল আয়াত: ৬৩)

55 ৫৫
وَ اِنَّهُمۡ لَنَا لَغَآئِظُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর এরা অবশ্যই আমাদের ক্রোধের উদ্রেক ঘটিয়েছে।’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৫৫)

30 ৩০
قُلۡ لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ یَغُضُّوۡا مِنۡ اَبۡصَارِهِمۡ وَ یَحۡفَظُوۡا فُرُوۡجَهُمۡ ؕ ذٰلِکَ اَزۡکٰی لَهُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ خَبِیۡرٌۢ بِمَا یَصۡنَعُوۡنَ
অনুবাদ: মুমিন পুরুষদেরকে বল, তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করবে। এটাই তাদের জন্য অধিক পবিত্র। নিশ্চয় তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত।
(আন-নূর আয়াত: ৩০)

86 ৮৬
وَ اِذَا رَاَ الَّذِیۡنَ اَشۡرَکُوۡا شُرَکَآءَهُمۡ قَالُوۡا رَبَّنَا هٰۤؤُلَآءِ شُرَکَآؤُنَا الَّذِیۡنَ کُنَّا نَدۡعُوۡا مِنۡ دُوۡنِکَ ۚ فَاَلۡقَوۡا اِلَیۡهِمُ الۡقَوۡلَ اِنَّکُمۡ لَکٰذِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা শিরক করেছে, তারা যখন তাদের শরীকদের দেখবে, তখন বলবে, ‘হে আমাদের রব, এরা হল আমাদের শরীক, যাদেরকে আমরা আপনার পরিবর্তে আহবান করতাম।’ অতঃপর তারা তাদের প্রতি উত্তরে বলবে, ‘নিশ্চয় তোমরা মিথ্যাবাদী।’
(আন-নাহাল আয়াত: ৮৬)

74 ৭৪
وَ لَوۡ لَاۤ اَنۡ ثَبَّتۡنٰکَ لَقَدۡ کِدۡتَّ تَرۡکَنُ اِلَیۡهِمۡ شَیۡئًا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: আর আমি যদি তোমাকে অবিচল না রাখতাম, তবে অবশ্যই তুমি তাদের দিকে কিছুটা ঝুঁকে পড়তে,
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৭৪)

68 ৬৮
اَفَاَمِنۡتُمۡ اَنۡ یَّخۡسِفَ بِکُمۡ جَانِبَ الۡبَرِّ اَوۡ یُرۡسِلَ عَلَیۡکُمۡ حَاصِبًا ثُمَّ لَا تَجِدُوۡا لَکُمۡ وَکِیۡلًا
অনুবাদ: তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গিয়েছ যে, তিনি তোমাদেরসহ স্থলের কোন দিক ধ্বসিয়ে দেবেন না অথবা তোমাদের উপর শিলা বর্ষণকারী বাতাস প্রেরণ করবেন না? তারপর তোমরা তোমাদের জন্য কোন কর্মবিধায়ক পাবে না।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৬৮)

276 ২৭৬
یَمۡحَقُ اللّٰهُ الرِّبٰوا وَ یُرۡبِی الصَّدَقٰتِ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یُحِبُّ کُلَّ کَفَّارٍ اَثِیۡمٍ
অনুবাদ: আল্লাহ সুদকে মিটিয়ে দেন এবং সদাকাকে বাড়িয়ে দেন। আর আল্লাহ কোন অতি কুফরকারী পাপীকে ভালবাসেন না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৭৬)

88 ৮৮
وَ تَرَی الۡجِبَالَ تَحۡسَبُهَا جَامِدَۃً وَّ هِیَ تَمُرُّ مَرَّ السَّحَابِ ؕ صُنۡعَ اللّٰهِ الَّذِیۡۤ اَتۡقَنَ کُلَّ شَیۡءٍ ؕ اِنَّهٗ خَبِیۡرٌۢ بِمَا تَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি পাহাড়সমূকে দেখছ, সেগুলোকে তুমি স্থির মনে করছ। অথচ তা মেঘমালার ন্যায় চলতে থাকবে। (এটা) আল্লাহর কাজ, যিনি সব কিছু দৃঢ়ভাবে করেছেন। নিশ্চয় তোমরা যা কর, তিনি সে সম্পর্কে বিশেষভাবে অবহিত।
(আন-নামাল আয়াত: ৮৮)

92 ৯২
قَالَ لَا تَثۡرِیۡبَ عَلَیۡکُمُ الۡیَوۡمَ ؕ یَغۡفِرُ اللّٰهُ لَکُمۡ ۫ وَ هُوَ اَرۡحَمُ الرّٰحِمِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আজ তোমাদের উপর কোন ভৎর্সনা নেই, আল্লাহ তোমাদের ক্ষমা করুন। আর তিনি সবচেয়ে বেশি দয়ালু’।
(ইউসুফ আয়াত: ৯২)

7 ৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ لَا یَرۡجُوۡنَ لِقَآءَنَا وَ رَضُوۡا بِالۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا وَ اطۡمَاَنُّوۡا بِهَا وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ عَنۡ اٰیٰتِنَا غٰفِلُوۡنَ ۙ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আমার সাক্ষাতের আশা রাখে না এবং দুনিয়ার জীবন নিয়ে সন্তুষ্ট আছে ও তা নিয়ে পরিতৃপ্ত রয়েছে। আর যারা আমার নিদর্শনাবলী হতে গাফেল ।
(ইউনুস আয়াত: ৭)

8 ৮
اِنَّا جَعَلۡنَا فِیۡۤ اَعۡنَاقِهِمۡ اَغۡلٰلًا فَهِیَ اِلَی الۡاَذۡقَانِ فَهُمۡ مُّقۡمَحُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তাদের গলায় বেড়ি পরিয়ে দিয়েছি এবং তা চিবুক পর্যন্ত। ফলে তারা ঊর্ধ্বমুখী হয়ে আছে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৮)

35 ৩৫
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ اَشۡرَکُوۡا لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ مَا عَبَدۡنَا مِنۡ دُوۡنِهٖ مِنۡ شَیۡءٍ نَّحۡنُ وَ لَاۤ اٰبَآؤُنَا وَ لَا حَرَّمۡنَا مِنۡ دُوۡنِهٖ مِنۡ شَیۡءٍ ؕ کَذٰلِکَ فَعَلَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ۚ فَهَلۡ عَلَی الرُّسُلِ اِلَّا الۡبَلٰغُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: আর যারা শিরক করেছে, তারা বলল, যদি আল্লাহ চাইতেন তবে আমরা তাকে ছাড়া কোন কিছুর ইবাদাত করতাম না এবং আমাদের পিতৃপুরুষরাও না। আর তার বিপরীতে তো আমরা কোন কিছু হারাম করতাম না। এমনিই করেছে, যারা তাদের পূর্বে ছিল। সুতরাং স্পষ্টভাবে পৌঁছে দেয়া ছাড়া রাসূলদের কি কোন কর্তব্য আছে?
(আন-নাহাল আয়াত: ৩৫)

60 ৬০
وَ الَّذِیۡنَ یُؤۡتُوۡنَ مَاۤ اٰتَوۡا وَّ قُلُوۡبُهُمۡ وَجِلَۃٌ اَنَّهُمۡ اِلٰی رَبِّهِمۡ رٰجِعُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা যা দান করে তা ভীত-কম্পিত হৃদয়ে করে থাকে এজন্য যে, তারা তাদের রবের দিকে প্রত্যাবর্তনশীল।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৬০)

83 ৮৩
وَ تِلۡکَ حُجَّتُنَاۤ اٰتَیۡنٰهَاۤ اِبۡرٰهِیۡمَ عَلٰی قَوۡمِهٖ ؕ نَرۡفَعُ دَرَجٰتٍ مَّنۡ نَّشَآءُ ؕ اِنَّ رَبَّکَ حَکِیۡمٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর এ হচ্ছে আমার দলীল, আমি তা ইবরাহীমকে তার কওমের উপর দান করেছি। আমি যাকে চাই, তাকে মর্যাদায় উঁচু করি। নিশ্চয় তোমার রব প্রজ্ঞাময়, সর্বজ্ঞ।
(আল-আনআম আয়াত: ৮৩)

78 ৭৮
اَیۡنَ مَا تَکُوۡنُوۡا یُدۡرِکۡکُّمُ الۡمَوۡتُ وَ لَوۡ کُنۡتُمۡ فِیۡ بُرُوۡجٍ مُّشَیَّدَۃٍ ؕ وَ اِنۡ تُصِبۡهُمۡ حَسَنَۃٌ یَّقُوۡلُوۡا هٰذِهٖ مِنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ ۚ وَ اِنۡ تُصِبۡهُمۡ سَیِّئَۃٌ یَّقُوۡلُوۡا هٰذِهٖ مِنۡ عِنۡدِکَ ؕ قُلۡ کُلٌّ مِّنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ ؕ فَمَالِ هٰۤؤُلَآءِ الۡقَوۡمِ لَا یَکَادُوۡنَ یَفۡقَهُوۡنَ حَدِیۡثًا
অনুবাদ: তোমরা যেখানেই থাক না কেন মৃত্যু তোমাদের নাগাল পাবে, যদিও তোমরা সুদৃঢ় দুর্গে অবস্থান কর। আর যদি তাদের কাছে কোন কল্যাণ পৌঁছে তবে বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’। আর যদি কোন অকল্যাণ পৌঁছে, তখন বলে, ‘এটি তোমার পক্ষ থেকে’। বল, ‘সব কিছু আল্লাহর পক্ষ থেকে’। সুতরাং এই কওমের কী হল, তারা কোন কথা বুঝতে চায় না!
(আন-নিসা আয়াত: ৭৮)

70 ৭০
وَ اللّٰهُ خَلَقَکُمۡ ثُمَّ یَتَوَفّٰىکُمۡ ۟ۙ وَ مِنۡکُمۡ مَّنۡ یُّرَدُّ اِلٰۤی اَرۡذَلِ الۡعُمُرِ لِکَیۡ لَا یَعۡلَمَ بَعۡدَ عِلۡمٍ شَیۡئًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلِیۡمٌ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহ তোমাদের সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি তোমাদের মৃত্যু ঘটাবেন। তোমাদের অনেকে এমনও আছে, যাকে একেবারে বৃদ্ধ বয়সে উপনীত করা হয়, যাতে সে জ্ঞান লাভের পরেও সবকিছু অজানা হয়ে যায়। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান।
(আন-নাহাল আয়াত: ৭০)

171 ১৭১
وَ اِذۡ نَتَقۡنَا الۡجَبَلَ فَوۡقَهُمۡ کَاَنَّهٗ ظُلَّۃٌ وَّ ظَنُّوۡۤا اَنَّهٗ وَاقِعٌۢ بِهِمۡ ۚ خُذُوۡا مَاۤ اٰتَیۡنٰکُمۡ بِقُوَّۃٍ وَّ اذۡکُرُوۡا مَا فِیۡهِ لَعَلَّکُمۡ تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি তাদের উপর পাহাড় তুলে ধরলাম, যেন তা একখন্ড মেঘ এবং তারা মনে করল যে, নিশ্চয় তা তাদের উপর পড়বে। ‘আমি তোমাদের যা দিয়েছি, তা শক্তভাবে ধর এবং তাতে যা আছে তা স্মরণ কর, যেন তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করতে পার।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১৭১)

49 ৪৯
وَ مِنَ الَّیۡلِ فَسَبِّحۡهُ وَ اِدۡبَارَ النُّجُوۡمِ
অনুবাদ: আর রাতের কিছু অংশে এবং নক্ষত্রের অস্ত যাবার পর তার তাসবীহ পাঠ কর।
(আত-তূর আয়াত: ৪৯)

35 ৩৫
هٰذَا یَوۡمُ لَا یَنۡطِقُوۡنَ
অনুবাদ: এটা এমন দিন যেদিন তারা কথা বলবে না।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৩৫)

3 ৩
ذَرۡهُمۡ یَاۡکُلُوۡا وَ یَتَمَتَّعُوۡا وَ یُلۡهِهِمُ الۡاَمَلُ فَسَوۡفَ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তাদেরকে ছেড়ে দাও, আহারে ও ভোগে তারা মত্ত থাকুক এবং আশা তাদেরকে গাফেল করে রাখুক, আর অচিরেই তারা জানতে পারবে।
(আল-হিজর আয়াত: ৩)

50 ৫০
قُلۡ کُوۡنُوۡا حِجَارَۃً اَوۡ حَدِیۡدًا
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা পাথর হয়ে যাও কিংবা লোহা’,
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৫০)

227 ২২৭
اِلَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ ذَکَرُوا اللّٰهَ کَثِیۡرًا وَّ انۡتَصَرُوۡا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا ظُلِمُوۡا ؕ وَ سَیَعۡلَمُ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡۤا اَیَّ مُنۡقَلَبٍ یَّنۡقَلِبُوۡنَ
অনুবাদ: তবে যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকর্ম করেছে, আর আল্লাহকে অনেক স্মরণ করেছে। আর তারা নির্যাতিত হওয়ার পর প্রতিশোধ নেয়। আর যালিমরা শীঘ্রই জানতে পারবে কোন্ প্রত্যাবর্তন স্থলে তারা প্রত্যাবর্তন করবে।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২২৭)

19 ১৯
وَّ اَنۡ لَّا تَعۡلُوۡا عَلَی اللّٰهِ ۚ اِنِّیۡۤ اٰتِیۡکُمۡ بِسُلۡطٰنٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: ‘আর আল্লাহর বিরুদ্ধে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করো না। নিশ্চয় আমি তোমাদের কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ নিয়ে আসব।’
(আদ-দুখান আয়াত: ১৯)

2 ২
فَذٰلِکَ الَّذِیۡ یَدُعُّ الۡیَتِیۡمَ
অনুবাদ: সে-ই ইয়াতীমকে কঠোরভাবে তাড়িয়ে দেয়,
(আল-মাঊন আয়াত: ২)

60 ৬০
اِلَّا امۡرَاَتَهٗ قَدَّرۡنَاۤ ۙ اِنَّهَا لَمِنَ الۡغٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তবে তার স্ত্রী ছাড়া, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, নিশ্চয় সে শাস্তিপ্রাপ্তদের দলভুক্ত’।
(আল-হিজর আয়াত: ৬০)

11 ১১
ثُمَّ اسۡتَوٰۤی اِلَی السَّمَآءِ وَ هِیَ دُخَانٌ فَقَالَ لَهَا وَ لِلۡاَرۡضِ ائۡتِیَا طَوۡعًا اَوۡ کَرۡهًا ؕ قَالَتَاۤ اَتَیۡنَا طَآئِعِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর তিনি আসমানের দিকে মনোনিবেশ করেন। তা ছিল ধোঁয়া। তারপর তিনি আসমান ও যমীনকে বললেন, ‘তোমরা উভয়ে স্বেচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায় আস’। তারা উভয়ে বলল, ‘আমরা অনুগত হয়ে আসলাম’।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ১১)

30 ৩০
یَوۡمَ تَجِدُ کُلُّ نَفۡسٍ مَّا عَمِلَتۡ مِنۡ خَیۡرٍ مُّحۡضَرًا ۚۖۛ وَّ مَا عَمِلَتۡ مِنۡ سُوۡٓءٍ ۚۛ تَوَدُّ لَوۡ اَنَّ بَیۡنَهَا وَ بَیۡنَهٗۤ اَمَدًۢا بَعِیۡدًا ؕ وَ یُحَذِّرُکُمُ اللّٰهُ نَفۡسَهٗ ؕ وَ اللّٰهُ رَءُوۡفٌۢ بِالۡعِبَادِ
অনুবাদ: যেদিন প্রত্যেকে উপস্থিত পাবে যে ভাল আমল সে করেছে এবং যে মন্দ আমল সে করেছে তা। তখন সে কামনা করবে, যদি মন্দ কাজ ও তার মধ্যে বহুদূর ব্যবধান হত! আর আল্লাহ তোমাদেরকে তার নিজের ব্যাপারে সাবধান করছেন এবং আল্লাহ বান্দাদের প্রতি অত্যন্ত স্নেহশীল।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৩০)

30 ৩০
هٰرُوۡنَ اَخِی
অনুবাদ: আমার ভাই হারূনকে’
(ত্ব-হা আয়াত: ৩০)

80 ৮০
یٰبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ قَدۡ اَنۡجَیۡنٰکُمۡ مِّنۡ عَدُوِّکُمۡ وَ وٰعَدۡنٰکُمۡ جَانِبَ الطُّوۡرِ الۡاَیۡمَنَ وَ نَزَّلۡنَا عَلَیۡکُمُ الۡمَنَّ وَ السَّلۡوٰی
অনুবাদ: হে বনী ইসরাঈল, আমিই তোমাদেরকে তোমাদের শত্রু থেকে নাজাত দিয়েছি। আর তোমাদেরকে ওয়াদা দিয়েছিলাম তূর পাহাড়ের ডান পাশের* এবং আমি তোমাদের জন্য অবতরণ করেছিলাম ‘মান্না’ ও ‘সালওয়া’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৮০)

19 ১৯
یُخۡرِجُ الۡحَیَّ مِنَ الۡمَیِّتِ وَ یُخۡرِجُ الۡمَیِّتَ مِنَ الۡحَیِّ وَ یُحۡیِ الۡاَرۡضَ بَعۡدَ مَوۡتِهَا ؕ وَ کَذٰلِکَ تُخۡرَجُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি মৃত থেকে জীবিতকে বের করেন এবং জীবিত থেকে মৃতকে বের করেন। আর তিনি যমীনকে জীবিত করেন তার মৃত্যুর পর। আর এভাবেই তোমরা উত্থিত হবে।
(আর-রুম আয়াত: ১৯)

29 ২৯
فَادۡخُلِیۡ فِیۡ عِبٰدِیۡ
অনুবাদ: অতঃপর আমার বান্দাদের মধ্যে শামিল হয়ে যাও।
(আল-ফাজর আয়াত: ২৯)

49 ৪৯
فَمَا لَهُمۡ عَنِ التَّذۡکِرَۃِ مُعۡرِضِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের কী হয়েছে যে, তারা উপদেশ বাণী হতে বিমুখ?
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৪৯)

12 ১২
وَّ یُمۡدِدۡکُمۡ بِاَمۡوَالٍ وَّ بَنِیۡنَ وَ یَجۡعَلۡ لَّکُمۡ جَنّٰتٍ وَّ یَجۡعَلۡ لَّکُمۡ اَنۡهٰرًا
অনুবাদ: ‘আর তোমাদেরকে ধন-সম্পদ ও সন্তান- সন্ততি দিয়ে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের জন্য বাগ-বাগিচা দেবেন আর দেবেন নদী-নালা’।
(নূহ আয়াত: ১২)

87 ৮৭
وَ لَا یَصُدُّنَّکَ عَنۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ بَعۡدَ اِذۡ اُنۡزِلَتۡ اِلَیۡکَ وَ ادۡعُ اِلٰی رَبِّکَ وَ لَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহর আয়াতসমূহ তোমার প্রতি নাযিল হওয়ার পর তারা যেন তোমাকে তা থেকে বিরত রাখতে না পারে, তোমার রবের প্রতি তুমি আহবান কর এবং তুমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।
(আল-কাসাস আয়াত: ৮৭)

81 ৮১
کُلُوۡا مِنۡ طَیِّبٰتِ مَا رَزَقۡنٰکُمۡ وَ لَا تَطۡغَوۡا فِیۡهِ فَیَحِلَّ عَلَیۡکُمۡ غَضَبِیۡ ۚ وَ مَنۡ یَّحۡلِلۡ عَلَیۡهِ غَضَبِیۡ فَقَدۡ هَوٰی
অনুবাদ: আমি তোমাদেরকে যে রিয্ক দান করেছি তা থেকে ভালগুলো খাও এবং এতে সীমালংঘন করো না। করলে তোমাদের উপর আমার গযব পতিত হবে। আর যার উপর আমার গযব পতিত হয় সে অবশ্যই ধ্বংস হয়।
(ত্ব-হা আয়াত: ৮১)

65 ৬৫
وَ اِلٰی عَادٍ اَخَاهُمۡ هُوۡدًا ؕ قَالَ یٰقَوۡمِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ اِلٰهٍ غَیۡرُهٗ ؕ اَفَلَا تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর (প্রেরণ করলাম) আদ জাতির নিকট তাদের ভাই হূদকে। সে বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর। তিনি ছাড়া তোমাদের কোন (সত্য) ইলাহ নেই। তোমরা কি তাকওয়া অবলম্বন করবে না’?
(আল-আরাফ আয়াত: ৬৫)

26 ২৬
فَلَمَّا رَاَوۡهَا قَالُوۡۤا اِنَّا لَضَآلُّوۡنَ
অনুবাদ: তারপর তারা যখন বাগানটি দেখল, তখন তারা বলল, ‘অবশ্যই আমরা পথভ্রষ্ট’।
(আল-কলম আয়াত: ২৬)

11 ১১
فِیۡهَا فَاکِهَۃٌ ۪ۙ وَّ النَّخۡلُ ذَاتُ الۡاَکۡمَامِ
অনুবাদ: তাতে রয়েছে ফলমূল ও খেজুরগাছ, যার খেজুর আবরণযুক্ত।
(আর-রাহমান আয়াত: ১১)

15 ১৫
وَ لَقَدۡ تَّرَکۡنٰهَاۤ اٰیَۃً فَهَلۡ مِنۡ مُّدَّکِرٍ
অনুবাদ: আর আমি তাকে নিদর্শন হিসেবে রেখেছি। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?
(আল-কামার আয়াত: ১৫)

67 ৬৭
وَ جَآءَ اَهۡلُ الۡمَدِیۡنَۃِ یَسۡتَبۡشِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর শহরের অধিবাসীরা উৎফুল্ল হয়ে হাযির হল।
(আল-হিজর আয়াত: ৬৭)

23 ২৩
وَ قَالُوۡا لَا تَذَرُنَّ اٰلِهَتَکُمۡ وَ لَا تَذَرُنَّ وَدًّا وَّ لَا سُوَاعًا ۬ۙ وَّ لَا یَغُوۡثَ وَ یَعُوۡقَ وَ نَسۡرًا
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘তোমরা তোমাদের উপাস্যদের বর্জন করো না; বর্জন করো না ওয়াদ, সুওয়া‘, ইয়াগূছ, ইয়া‘ঊক ও নাসরকে’।
(নূহ আয়াত: ২৩)

71 ৭১
قُلۡ اَرَءَیۡتُمۡ اِنۡ جَعَلَ اللّٰهُ عَلَیۡکُمُ الَّیۡلَ سَرۡمَدًا اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ مَنۡ اِلٰهٌ غَیۡرُ اللّٰهِ یَاۡتِیۡکُمۡ بِضِیَآءٍ ؕ اَفَلَا تَسۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি আল্লাহ রাতকে তোমাদের উপর কিয়ামত পর্যন্ত স্থায়ী করে দেন, তবে তাঁর পরিবর্তে কোন ইলাহ আছে কি যে তোমাদের আলো এনে দেবে? তবুও কি তোমরা শুনবে না’?
(আল-কাসাস আয়াত: ৭১)

30 ৩০
وَ قَالَتِ الۡیَهُوۡدُ عُزَیۡرُۨ ابۡنُ اللّٰهِ وَ قَالَتِ النَّصٰرَی الۡمَسِیۡحُ ابۡنُ اللّٰهِ ؕ ذٰلِکَ قَوۡلُهُمۡ بِاَفۡوَاهِهِمۡ ۚ یُضَاهِـُٔوۡنَ قَوۡلَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ قَبۡلُ ؕ قٰتَلَهُمُ اللّٰهُ ۚ۫ اَنّٰی یُؤۡفَکُوۡنَ
অনুবাদ: আর ইয়াহূদীরা বলে, উযাইর আল্লাহর পুত্র এবং নাসারারা বলে, মাসীহ আল্লাহর পুত্র। এটা তাদের মুখের কথা, তারা সেসব লোকের কথার অনুরূপ বলছে যারা ইতঃপূর্বে কুফরী করেছে। আল্লাহ তাদেরকে ধ্বংস করুন, কোথায় ফেরানো হচ্ছে এদেরকে?
(আত-তাওবা আয়াত: ৩০)

20 ২০
اِنَّ الَّذِیۡنَ یُحَآدُّوۡنَ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗۤ اُولٰٓئِکَ فِی الۡاَذَلِّیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরোধিতা করে তারা চরম লাঞ্ছিতদের অন্তর্ভুক্ত।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ২০)

29 ২৯
یَسۡـَٔلُهٗ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ کُلَّ یَوۡمٍ هُوَ فِیۡ شَاۡنٍ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনে যারা রয়েছে, সবাই তাঁর কাছে চায়। প্রতিদিন তিনি কোন না কোন কাজে রত।
(আর-রাহমান আয়াত: ২৯)

53 ৫৩
وَ یَقُوۡلُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَهٰۤؤُلَآءِ الَّذِیۡنَ اَقۡسَمُوۡا بِاللّٰهِ جَهۡدَ اَیۡمَانِهِمۡ ۙ اِنَّهُمۡ لَمَعَکُمۡ ؕ حَبِطَتۡ اَعۡمَالُهُمۡ فَاَصۡبَحُوۡا خٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর মুমিনগণ বলবে, ‘এরাই কি তারা, যারা আল্লাহর নামে কঠিন শপথ করেছে যে, নিশ্চয় তারা তোমাদের সাথে আছে’? তাদের আমলসমূহ বরবাদ হয়েছে, ফলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৫৩)

1 ১
سَاَلَ سَآئِلٌۢ بِعَذَابٍ وَّاقِعٍ
অনুবাদ: এক প্রশ্নকারী জিজ্ঞাসা করল এমন আযাব সম্পর্কে, যা আপতিত হবে-*
(আল-মাআরিজ আয়াত: ১)

82 ৮২
فَلۡیَضۡحَکُوۡا قَلِیۡلًا وَّ لۡیَبۡکُوۡا کَثِیۡرًا ۚ جَزَآءًۢ بِمَا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তারা অল্প হাসুক, আর বেশি কাঁদুক, তারা যা অর্জন করেছে তার বিনিময়ে।
(আত-তাওবা আয়াত: ৮২)

52 ৫২
یَوۡمَ یَدۡعُوۡکُمۡ فَتَسۡتَجِیۡبُوۡنَ بِحَمۡدِهٖ وَ تَظُنُّوۡنَ اِنۡ لَّبِثۡتُمۡ اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: ‘যেদিন তিনি তোমাদেরকে ডাকবেন, তখন তাঁর প্রশংসার সাথে তোমরা সাড়া দেবে। আর তোমরা ধারণা করবে, অল্প সময়ই তোমরা অবস্থান করেছিলে’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৫২)

118 ১১৮
اِنۡ تُعَذِّبۡهُمۡ فَاِنَّهُمۡ عِبَادُکَ ۚ وَ اِنۡ تَغۡفِرۡ لَهُمۡ فَاِنَّکَ اَنۡتَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: যদি আপনি তাদেরকে শাস্তি প্রদান করেন তবে তারা আপনারই বান্দা, আর তাদেরকে যদি ক্ষমা করেন, তবে নিশ্চয় আপনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।’
(আল-মায়েদা আয়াত: ১১৮)

189 ১৮৯
هُوَ الَّذِیۡ خَلَقَکُمۡ مِّنۡ نَّفۡسٍ وَّاحِدَۃٍ وَّ جَعَلَ مِنۡهَا زَوۡجَهَا لِیَسۡکُنَ اِلَیۡهَا ۚ فَلَمَّا تَغَشّٰهَا حَمَلَتۡ حَمۡلًا خَفِیۡفًا فَمَرَّتۡ بِهٖ ۚ فَلَمَّاۤ اَثۡقَلَتۡ دَّعَوَا اللّٰهَ رَبَّهُمَا لَئِنۡ اٰتَیۡتَنَا صَالِحًا لَّنَکُوۡنَنَّ مِنَ الشّٰکِرِیۡنَ
অনুবাদ: তিনিই সে সত্তা যিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এক ব্যক্তি থেকে এবং তার থেকে বানিয়েছেন তার সঙ্গিনীকে, যাতে সে তার নিকট প্রশান্তি লাভ করে। অতঃপর যখন সে তার সঙ্গিনীর সাথে মিলিত হল, তখন সে হালকা গর্ভ ধারণ করল এবং তা নিয়ে চলাফেরা করতে থাকল। অতঃপর যখন সে ভারী হল, তখন উভয়ে তাদের রব আল্লাহকে ডাকল, ‘যদি আপনি আমাদেরকে সুসন্তান দান করেন তবে অবশ্যই আমরা কৃতজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত হব’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৮৯)

20 ২০
وَ شَجَرَۃً تَخۡرُجُ مِنۡ طُوۡرِ سَیۡنَآءَ تَنۡۢبُتُ بِالدُّهۡنِ وَ صِبۡغٍ لِّلۡاٰکِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর এক বৃক্ষ যা সিনাই পাহাড় হতে উদগত হয়, যা আহারকারীদের জন্য তেল ও তরকারী উৎপন্ন করে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ২০)

62 ৬২
فَتَنَازَعُوۡۤا اَمۡرَهُمۡ بَیۡنَهُمۡ وَ اَسَرُّوا النَّجۡوٰی
অনুবাদ: তখন তারা নিজদের মধ্যে তাদের কর্ম সম্বন্ধে বাক-বিতন্ডা করল এবং তারা গোপনে পরামর্শ করল।
(ত্ব-হা আয়াত: ৬২)

16 ১৬
وَ کَذٰلِکَ اَنۡزَلۡنٰهُ اٰیٰتٍۭ بَیِّنٰتٍ ۙ وَّ اَنَّ اللّٰهَ یَهۡدِیۡ مَنۡ یُّرِیۡدُ
অনুবাদ: এভাবেই আমি সুস্পষ্ট আয়াতরূপে তা (কুরআন) নাযিল করেছি। আর আল্লাহ নিঃসন্দেহে যাকে ইচ্ছা হিদায়াত দান করেন।
(আল-হজ্জ আয়াত: ১৬)

123 ১২৩
وَ لِلّٰهِ غَیۡبُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ اِلَیۡهِ یُرۡجَعُ الۡاَمۡرُ کُلُّهٗ فَاعۡبُدۡهُ وَ تَوَکَّلۡ عَلَیۡهِ ؕ وَ مَا رَبُّکَ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনের গায়েব আল্লাহরই এবং তাঁরই কাছে সব বিষয় প্রত্যাবর্তিত হবে। সুতরাং তুমি তাঁর ইবাদাত কর এবং তাঁর উপর তাওয়াক্কুল কর। আর তোমরা যা কিছু কর সে ব্যাপারে তোমার রব গাফেল নন।
(হূদ আয়াত: ১২৩)

19 ১৯
اَلَمۡ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ بِالۡحَقِّ ؕ اِنۡ یَّشَاۡ یُذۡهِبۡکُمۡ وَ یَاۡتِ بِخَلۡقٍ جَدِیۡدٍ
অনুবাদ: তুমি কি দেখ না যে, আল্লাহ আসমানসমূহ এবং যমীন সৃষ্টি করেছেন যথাযথভাবে? তিনি ইচ্ছা করলে তোমাদেরকে নিশ্চি‎হ্ন করতে পারেন এবং অস্তিত্বে আনতে পারেন নতুন সৃষ্টি ।
(ইবরাহীম আয়াত: ১৯)

95 ৯৫
وَ لَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِ اللّٰهِ فَتَکُوۡنَ مِنَ الۡخٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না, যারা আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করেছে। তাহলে তুমি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
(ইউনুস আয়াত: ৯৫)

75 ৭৫
قَالَ اَلَمۡ اَقُلۡ لَّکَ اِنَّکَ لَنۡ تَسۡتَطِیۡعَ مَعِیَ صَبۡرًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমি কি আপনাকে বলিনি যে, আপনি আমার সাথে কখনই ধৈর্য ধারণ করতে পারবেন না’?
(আল-কাহফ আয়াত: ৭৫)

197 ১৯৭
اَلۡحَجُّ اَشۡهُرٌ مَّعۡلُوۡمٰتٌ ۚ فَمَنۡ فَرَضَ فِیۡهِنَّ الۡحَجَّ فَلَا رَفَثَ وَ لَا فُسُوۡقَ ۙ وَ لَا جِدَالَ فِی الۡحَجِّ ؕ وَ مَا تَفۡعَلُوۡا مِنۡ خَیۡرٍ یَّعۡلَمۡهُ اللّٰهُ ؕؔ وَ تَزَوَّدُوۡا فَاِنَّ خَیۡرَ الزَّادِ التَّقۡوٰی ۫ وَ اتَّقُوۡنِ یٰۤاُولِی الۡاَلۡبَابِ
অনুবাদ: হজের সময় নির্দিষ্ট মাসসমূহ। অতএব এই মাসসমূহে যে নিজের উপর হজ আরোপ করে নিল, তার জন্য হজে অশ্লীল ও পাপ কাজ এবং ঝগড়া-বিবাদ বৈধ নয়। আর তোমরা ভাল কাজের যা কর, আল্লাহ তা জানেন এবং পাথেয় গ্রহণ কর। নিশ্চয় উত্তম পাথেয় তাকওয়া। আর হে বিবেক সম্পন্নগণ, তোমরা আমাকে ভয় কর।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৯৭)

112 ১১২
وَ مَنۡ یَّکۡسِبۡ خَطِیۡٓىـَٔۃً اَوۡ اِثۡمًا ثُمَّ یَرۡمِ بِهٖ بَرِیۡٓــًٔا فَقَدِ احۡتَمَلَ بُهۡتَانًا وَّ اِثۡمًا مُّبِیۡنًا
অনুবাদ: আর যে ব্যক্তি কোন অপরাধ বা পাপ অর্জন করে, অতঃপর কোন নির্দোষ ব্যক্তির উপর তা আরোপ করে, তাহলে সে তো মিথ্যা অপবাদ ও প্রকাশ্য গুনাহের বোঝা বহন করল।
(আন-নিসা আয়াত: ১১২)

55 ৫৫
هٰذَا ؕ وَ اِنَّ لِلطّٰغِیۡنَ لَشَرَّ مَاٰبٍ
অনুবাদ: এমনই, আর নিশ্চয় সীমালংঘনকারীদের জন্য রয়েছে নিকৃষ্টতম নিবাস।
(সোয়াদ আয়াত: ৫৫)

10 ১০
اِذۡ جَآءُوۡکُمۡ مِّنۡ فَوۡقِکُمۡ وَ مِنۡ اَسۡفَلَ مِنۡکُمۡ وَ اِذۡ زَاغَتِ الۡاَبۡصَارُ وَ بَلَغَتِ الۡقُلُوۡبُ الۡحَنَاجِرَ وَ تَظُنُّوۡنَ بِاللّٰهِ الظُّنُوۡنَا
অনুবাদ: যখন তারা তোমাদের কাছে এসেছিল তোমাদের উপরের দিক থেকে এবং তোমাদের নিচের দিক থেকে আর যখন চোখগুলো বাঁকা হয়ে পড়েছিল এবং প্রাণ কন্ঠ পর্যন্ত পৌঁছেছিল। আর তোমরা আল্লাহ সম্পর্কে নানা রকম ধারণা পোষণ করছিলে।
(আল-আহযাব আয়াত: ১০)

18 ১৮
قَالَتۡ اِنِّیۡۤ اَعُوۡذُ بِالرَّحۡمٰنِ مِنۡکَ اِنۡ کُنۡتَ تَقِیًّا
অনুবাদ: মারইয়াম বলল, ‘আমি তোমার থেকে পরম করুণাময়ের আশ্রয় চাচ্ছি, যদি তুমি মুত্তাকী হও’।
(মারইয়াম আয়াত: ১৮)

5 ৫
عَلَّمَ الۡاِنۡسَانَ مَا لَمۡ یَعۡلَمۡ
অনুবাদ: তিনি মানুষকে তা শিক্ষা দিয়েছেন, যা সে জানত না।
(আল-আলাক আয়াত: ৫)

11 ১১
فَخَرَجَ عَلٰی قَوۡمِهٖ مِنَ الۡمِحۡرَابِ فَاَوۡحٰۤی اِلَیۡهِمۡ اَنۡ سَبِّحُوۡا بُکۡرَۃً وَّ عَشِیًّا
অনুবাদ: অতঃপর সে মিহরাব হতে বেরিয়ে তার লোকদের সামনে আসল এবং ইশারায় তাদেরকে বলল যে, ‘তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ পাঠ কর’।
(মারইয়াম আয়াত: ১১)

14 ১৪
قُلۡ اَغَیۡرَ اللّٰهِ اَتَّخِذُ وَلِیًّا فَاطِرِ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ هُوَ یُطۡعِمُ وَ لَا یُطۡعَمُ ؕ قُلۡ اِنِّیۡۤ اُمِرۡتُ اَنۡ اَکُوۡنَ اَوَّلَ مَنۡ اَسۡلَمَ وَ لَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্যকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করব, যিনি আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা? তিনি আহার দেন, তাঁকে আহার দেয়া হয় না।’ বল, ‘নিশ্চয় আমি আদিষ্ট হয়েছি যে, যারা ইসলাম গ্রহণ করেছে যেন আমি তাদের প্রথম হই’। আর তুমি কখনো মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না’।
(আল-আনআম আয়াত: ১৪)

66 ৬৬
قُلۡ اِنِّیۡ نُهِیۡتُ اَنۡ اَعۡبُدَ الَّذِیۡنَ تَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ لَمَّا جَآءَنِیَ الۡبَیِّنٰتُ مِنۡ رَّبِّیۡ ۫ وَ اُمِرۡتُ اَنۡ اُسۡلِمَ لِرَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘যেহেতু আমার রবের পক্ষ থেকে আমার কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণাদি এসেছে, তাই তোমরা আল্লাহ ছাড়া যাদেরকে আহবান কর, নিশ্চয় তাদের ইবাদাত করতে আমাকে নিষেধ করা হয়েছে। আর সৃষ্টিকুলের রবের নিকট আত্মসমর্পণ করতে আমি আদিষ্ট হয়েছি’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৬৬)

46 ৪৬
الَّذِیۡنَ یَظُنُّوۡنَ اَنَّهُمۡ مُّلٰقُوۡا رَبِّهِمۡ وَ اَنَّهُمۡ اِلَیۡهِ رٰجِعُوۡنَ
অনুবাদ: যারা বিশ্বাস করে যে, তারা তাদের রবের সাথে সাক্ষাৎ করবে এবং তারা তাঁর দিকে ফিরে যাবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ৪৬)

36 ৩৬
وَ لَا یُؤۡذَنُ لَهُمۡ فَیَعۡتَذِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদেরকে অজুহাত পেশ করার অনুমতিও দেয়া হবে না ।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৩৬)

39 ৩৯
وَ قَالَتۡ اُوۡلٰىهُمۡ لِاُخۡرٰىهُمۡ فَمَا کَانَ لَکُمۡ عَلَیۡنَا مِنۡ فَضۡلٍ فَذُوۡقُوا الۡعَذَابَ بِمَا کُنۡتُمۡ تَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের পূর্ববর্তী দল পরবর্তী দলকে বলবে, ‘তাহলে আমাদের উপর তোমাদের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই। অতএব তোমরা যা অর্জন করেছিলে, তার কারণে তোমরা আযাব আস্বাদন কর’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৩৯)

28 ২৮
لَئِنۡۢ بَسَطۡتَّ اِلَیَّ یَدَکَ لِتَقۡتُلَنِیۡ مَاۤ اَنَا بِبَاسِطٍ یَّدِیَ اِلَیۡکَ لِاَقۡتُلَکَ ۚ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اللّٰهَ رَبَّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘যদি তুমি আমার প্রতি তোমার হাত প্রসারিত কর আমাকে হত্যা করার জন্য, আমি তোমাকে হত্যা করার জন্য আমার হাত তোমার প্রতি প্রসারিত করব না। নিশ্চয় আমি সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহকে ভয় করি’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ২৮)

3 ৩
لَمۡ یَلِدۡ ۬ۙ وَ لَمۡ یُوۡلَدۡ ۙ
অনুবাদ: তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি।
(আল-ইখলাস আয়াত: ৩)

47 ৪৭
وَ السَّمَآءَ بَنَیۡنٰهَا بِاَیۡىدٍ وَّ اِنَّا لَمُوۡسِعُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি হাতসমূহ দ্বারা আকাশ নির্মাণ করেছি এবং নিশ্চয় আমি শক্তিশালী।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৪৭)

71 ৭১
وَ اِنۡ یُّرِیۡدُوۡا خِیَانَتَکَ فَقَدۡ خَانُوا اللّٰهَ مِنۡ قَبۡلُ فَاَمۡکَنَ مِنۡهُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যদি তারা তোমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করার ইচ্ছা করে, তাহলে তারা তো পূর্বে আল্লাহর সাথেও বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। অতঃপর তিনি তাদের উপর (তোমাকে) শক্তিশালী করেছেন। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাবান।
(আল-আনফাল আয়াত: ৭১)

84 ৮৪
حَتّٰۤی اِذَا جَآءُوۡ قَالَ اَکَذَّبۡتُمۡ بِاٰیٰتِیۡ وَ لَمۡ تُحِیۡطُوۡا بِهَا عِلۡمًا اَمَّا ذَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: অবশেষে যখন তারা আসবে, তখন আল্লাহ বলবেন, ‘তোমরা কি আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছিলে, অথচ সে বিষয়ে তোমাদের কোন জ্ঞানই ছিল না? নাকি তোমরা আরো কী করেছিলে?’
(আন-নামাল আয়াত: ৮৪)

39 ৩৯
فَاصۡبِرۡ عَلٰی مَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ سَبِّحۡ بِحَمۡدِ رَبِّکَ قَبۡلَ طُلُوۡعِ الشَّمۡسِ وَ قَبۡلَ الۡغُرُوۡبِ
অনুবাদ: অতএব এরা যা বলে, তাতে তুমি ধৈর্যধারণ কর এবং সূর্য উদয়ের পূর্বে ও অস্তমিত হওয়ার পূর্বে তুমি তোমার রবের প্রশংসাসহ তাসবীহ পাঠ কর।
(কাফ আয়াত: ৩৯)

27 ২৭
اَلَمۡ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ اَنۡزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً ۚ فَاَخۡرَجۡنَا بِهٖ ثَمَرٰتٍ مُّخۡتَلِفًا اَلۡوَانُهَا ؕ وَ مِنَ الۡجِبَالِ جُدَدٌۢ بِیۡضٌ وَّ حُمۡرٌ مُّخۡتَلِفٌ اَلۡوَانُهَا وَ غَرَابِیۡبُ سُوۡدٌ
অনুবাদ: তুমি কি দেখনি আল্লাহ আসমান থেকে পানি বর্ষণ করেন, তারপর তা দিয়ে আমি বিচিত্র বর্ণের ফলমূল উৎপাদন করি আর পাহাড়ের মধ্যে রয়েছে নানা বর্ণের শুভ্র ও লাল পথ এবং (কিছু) মিশকালো।
(ফাতির আয়াত: ২৭)

8 ৮
فَاٰمِنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ وَ النُّوۡرِ الَّذِیۡۤ اَنۡزَلۡنَا ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: অতএব তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের এবং আমি যে নূর অবতীর্ণ করেছি তার প্রতি ঈমান আন। আর তোমরা যে আমল করছ আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবহিত।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ৮)

1 ১
الٓـمّٓ ۚ
অনুবাদ: আলিফ-লাম-মীম।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ১)

76 ৭৬
قُلۡ اَتَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مَا لَا یَمۡلِکُ لَکُمۡ ضَرًّا وَّ لَا نَفۡعًا ؕ وَ اللّٰهُ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা কি আল্লাহ ছাড়া এমন কিছুর ইবাদাত করবে, যা তোমাদের জন্য কোন ক্ষতি ও উপকারের ক্ষমতা রাখে না? আর আল্লাহ, তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৭৬)

4 ৪
وَّ یُنۡذِرَ الَّذِیۡنَ قَالُوا اتَّخَذَ اللّٰهُ وَلَدًا
অনুবাদ: আর যেন সতর্ক করে তাদেরকে, যারা বলে, আল্লাহ সন্তান গ্রহণ করেছেন’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৪)

49 ৪৯
وَ لِلّٰهِ یَسۡجُدُ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ مِنۡ دَآبَّۃٍ وَّ الۡمَلٰٓئِکَۃُ وَ هُمۡ لَا یَسۡتَکۡبِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহকেই সিজদা করে আসমানসমূহে যা আছে এবং যমীনে যে প্রাণী আছে, আর ফেরেশতারা এবং তারা অহঙ্কার করে না।
(আন-নাহাল আয়াত: ৪৯)

43 ৪৩
وَ تِلۡکَ الۡاَمۡثَالُ نَضۡرِبُهَا لِلنَّاسِ ۚ وَ مَا یَعۡقِلُهَاۤ اِلَّا الۡعٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করি; আর জ্ঞানী লোকেরা ছাড়া কেউ তা বুঝে না।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৪৩)

8 ৮
وَ یَدۡرَؤُا عَنۡهَا الۡعَذَابَ اَنۡ تَشۡهَدَ اَرۡبَعَ شَهٰدٰتٍۭ بِاللّٰهِ ۙ اِنَّهٗ لَمِنَ الۡکٰذِبِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা স্ত্রীলোকটি থেকে শাস্তি রহিত করবে, যদি সে আল্লাহর নামে চারবার সাক্ষ্য দেয় যে, নিশ্চয় তার স্বামী মিথ্যাবাদীদের অন্তর্ভুক্ত।
(আন-নূর আয়াত: ৮)

27 ২৭
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا سَقَرُ
অনুবাদ: কিসে তোমাকে জানাবে জাহান্নামের আগুন কী?
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ২৭)

7 ৭
وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ فِیۡکُمۡ رَسُوۡلَ اللّٰهِ ؕ لَوۡ یُطِیۡعُکُمۡ فِیۡ کَثِیۡرٍ مِّنَ الۡاَمۡرِ لَعَنِتُّمۡ وَ لٰکِنَّ اللّٰهَ حَبَّبَ اِلَیۡکُمُ الۡاِیۡمَانَ وَ زَیَّنَهٗ فِیۡ قُلُوۡبِکُمۡ وَ کَرَّهَ اِلَیۡکُمُ الۡکُفۡرَ وَ الۡفُسُوۡقَ وَ الۡعِصۡیَانَ ؕ اُولٰٓئِکَ هُمُ الرّٰشِدُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা জেনে রাখ যে, তোমাদের মধ্যে আল্লাহর রাসূল রয়েছেন। সে যদি অধিকাংশ বিষয়ে তোমাদের কথা মেনে নিত, তাহলে তোমরা অবশ্যই কষ্টে পতিত হতে। কিন্তু আল্লাহ তোমাদের কাছে ঈমানকে প্রিয় করে দিয়েছেন এবং তা তোমাদের অন্তরে সুশোভিত করেছেন। আর তোমাদের কাছে কুফরী, পাপাচার ও অবাধ্যতাকে অপছন্দনীয় করে দিয়েছেন। তারাই তো সত্য পথপ্রাপ্ত।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ৭)

89 ৮৯
قَدِ افۡتَرَیۡنَا عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا اِنۡ عُدۡنَا فِیۡ مِلَّتِکُمۡ بَعۡدَ اِذۡ نَجّٰنَا اللّٰهُ مِنۡهَا ؕ وَ مَا یَکُوۡنُ لَنَاۤ اَنۡ نَّعُوۡدَ فِیۡهَاۤ اِلَّاۤ اَنۡ یَّشَآءَ اللّٰهُ رَبُّنَا ؕ وَسِعَ رَبُّنَا کُلَّ شَیۡءٍ عِلۡمًا ؕ عَلَی اللّٰهِ تَوَکَّلۡنَا ؕ رَبَّنَا افۡتَحۡ بَیۡنَنَا وَ بَیۡنَ قَوۡمِنَا بِالۡحَقِّ وَ اَنۡتَ خَیۡرُ الۡفٰتِحِیۡنَ
অনুবাদ: আমরা তো আল্লাহর প্রতি মিথ্যারোপ করলাম যদি আমরা তোমাদের ধর্মে ফিরে যাই- সেই ধর্ম থেকে আল্লাহ আমাদেরকে নাজাত দেয়ার পর। আর আমাদের জন্য উচিত হবে না তাতে ফিরে যাওয়া। তবে আমাদের রব আল্লাহ চাইলে (সেটা ভিন্ন কথা)। আমাদের রব জ্ঞান দ্বারা সব কিছু পরিব্যাপ্ত করে আছেন। আল্লাহরই উপর আমরা তাওয়াক্কুল করি। হে আমাদের রব, আমাদের ও আমাদের কওমের মধ্যে যথার্থ ফয়সালা করে দিন। আর আপনি শ্রেষ্ঠ ফয়সালাকারী।
(আল-আরাফ আয়াত: ৮৯)

19 ১৯
وَّ مَغَانِمَ کَثِیۡرَۃً یَّاۡخُذُوۡنَهَا ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَزِیۡزًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: আর বিপুল পরিমাণ যুদ্ধলব্ধ সম্পদ দিয়ে যা তারা গ্রহণ করবে; আর আল্লাহ হলেন মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-ফাতহ আয়াত: ১৯)

20 ২০
وَ فَاکِهَۃٍ مِّمَّا یَتَخَیَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর (ঘোরাফেরা করবে) তাদের পছন্দমত ফল নিয়ে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ২০)

63 ৬৩
فَاَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰی مُوۡسٰۤی اَنِ اضۡرِبۡ بِّعَصَاکَ الۡبَحۡرَ ؕ فَانۡفَلَقَ فَکَانَ کُلُّ فِرۡقٍ کَالطَّوۡدِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: অতঃপর আমি মূসার প্রতি ওহী পাঠালাম, ‘তোমার লাঠি দ্বারা সমুদ্রে আঘাত কর।’ ফলে তা বিভক্ত হয়ে গেল। তারপর প্রত্যেক ভাগ বিশাল পাহাড়সদৃশ হয়ে গেল।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৬৩)

111 ১১১
اِنَّ اللّٰهَ اشۡتَرٰی مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ اَنۡفُسَهُمۡ وَ اَمۡوَالَهُمۡ بِاَنَّ لَهُمُ الۡجَنَّۃَ ؕ یُقَاتِلُوۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ فَیَقۡتُلُوۡنَ وَ یُقۡتَلُوۡنَ ۟ وَعۡدًا عَلَیۡهِ حَقًّا فِی التَّوۡرٰىۃِ وَ الۡاِنۡجِیۡلِ وَ الۡقُرۡاٰنِ ؕ وَ مَنۡ اَوۡفٰی بِعَهۡدِهٖ مِنَ اللّٰهِ فَاسۡتَبۡشِرُوۡا بِبَیۡعِکُمُ الَّذِیۡ بَایَعۡتُمۡ بِهٖ ؕ وَ ذٰلِکَ هُوَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন (এর বিনিময়ে) যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। তাওরাত, ইঞ্জিল ও কুরআনে এ সম্পর্কে সত্য ওয়াদা রয়েছে। আর নিজ ওয়াদা পূরণে আল্লাহর চেয়ে অধিক কে হতে পারে? সুতরাং তোমরা (আল্লাহর সংগে) যে সওদা করেছ, সে সওদার জন্য আনন্দিত হও এবং সেটাই মহাসাফল্য।
(আত-তাওবা আয়াত: ১১১)

42 ৪২
اِذۡهَبۡ اَنۡتَ وَ اَخُوۡکَ بِاٰیٰتِیۡ وَ لَا تَنِیَا فِیۡ ذِکۡرِیۡ
অনুবাদ: তুমি ও তোমার ভাই আমার আয়াতসমূহ নিয়ে যাও এবং আমাকে স্মরণ করার ক্ষেত্রে কোনরূপ অলসতা করো না।
(ত্ব-হা আয়াত: ৪২)

103 ১০৩
خُذۡ مِنۡ اَمۡوَالِهِمۡ صَدَقَۃً تُطَهِّرُهُمۡ وَ تُزَکِّیۡهِمۡ بِهَا وَ صَلِّ عَلَیۡهِمۡ ؕ اِنَّ صَلٰوتَکَ سَکَنٌ لَّهُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তাদের সম্পদ থেকে সদাকা নাও। এর মাধ্যমে তাদেরকে তুমি পবিত্র ও পরিশুদ্ধ করবে। আর তাদের জন্য দো‘আ কর, নিশ্চয় তোমার দো‘আ তাদের জন্য প্রশান্তিকর। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আত-তাওবা আয়াত: ১০৩)

113 ১১৩
وَ جَآءَ السَّحَرَۃُ فِرۡعَوۡنَ قَالُوۡۤا اِنَّ لَنَا لَاَجۡرًا اِنۡ کُنَّا نَحۡنُ الۡغٰلِبِیۡنَ
অনুবাদ: আর যাদুকররা ফির‘আউনের কাছে আসল। তারা বলল, ‘নিশ্চয় আমাদের জন্য পারিশ্রমিক আছে, যদি আমরা বিজয়ী হই?’
(আল-আরাফ আয়াত: ১১৩)

3 ৩
لَیۡلَۃُ الۡقَدۡرِ ۬ۙ خَیۡرٌ مِّنۡ اَلۡفِ شَهۡرٍ
অনুবাদ: ‘লাইলাতুল কদর’ হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম।
(আল-কাদর আয়াত: ৩)

68 ৬৮
قُلۡنَا لَا تَخَفۡ اِنَّکَ اَنۡتَ الۡاَعۡلٰی
অনুবাদ: আমি বললাম, ‘তুমি ভয় পেয়ো না, নিশ্চয় তুমিই বিজয়ী হবে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৬৮)

53 ৫৩
قُلۡ اَنۡفِقُوۡا طَوۡعًا اَوۡ کَرۡهًا لَّنۡ یُّتَقَبَّلَ مِنۡکُمۡ ؕ اِنَّکُمۡ کُنۡتُمۡ قَوۡمًا فٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা খুশি হয়ে দান কর অথবা বাধ্য হয়ে, তোমাদের থেকে তা কখনো গ্রহণ করা হবে না। নিশ্চয় তোমরা হচ্ছ ফাসিক কওম।
(আত-তাওবা আয়াত: ৫৩)

79 ৭৯
کَانُوۡا لَا یَتَنَاهَوۡنَ عَنۡ مُّنۡکَرٍ فَعَلُوۡهُ ؕ لَبِئۡسَ مَا کَانُوۡا یَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা পরস্পরকে মন্দ থেকে নিষেধ করত না, যা তারা করত। তারা যা করত, তা কতইনা মন্দ!
(আল-মায়েদা আয়াত: ৭৯)

77 ৭৭
قَالُوۡۤا اِنۡ یَّسۡرِقۡ فَقَدۡ سَرَقَ اَخٌ لَّهٗ مِنۡ قَبۡلُ ۚ فَاَسَرَّهَا یُوۡسُفُ فِیۡ نَفۡسِهٖ وَ لَمۡ یُبۡدِهَا لَهُمۡ ۚ قَالَ اَنۡتُمۡ شَرٌّ مَّکَانًا ۚ وَ اللّٰهُ اَعۡلَمُ بِمَا تَصِفُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘যদি সে চুরি করে থাকে, তবে ইতঃপূর্বে তার এক ভাই চুরি করেছিল’। ইউসুফ বিষয়টি নিজের কাছে গোপন রাখল, তাদের কাছে প্রকাশ করল না, সে (মনে মনে) বলল, ‘তোমাদের অবস্থান তো নিকৃষ্টতর, তোমরা যা বলছ, সে সম্পর্কে আল্লাহ ভালভাবেই অবগত’।
(ইউসুফ আয়াত: ৭৭)

2 ২
مَاۤ اَنۡزَلۡنَا عَلَیۡکَ الۡقُرۡاٰنَ لِتَشۡقٰۤی
অনুবাদ: আমি তোমার প্রতি আল-কুরআন এজন্য নাযিল করিনি যে, তুমি দুর্ভোগ পোহাবে
(ত্ব-হা আয়াত: ২)

17 ১৭
قُتِلَ الۡاِنۡسَانُ مَاۤ اَکۡفَرَهٗ
অনুবাদ: মানুষ ধ্বংস হোক, সে কতইনা অকৃতজ্ঞ!
(আবাসা আয়াত: ১৭)

120 ১২০
یَعِدُهُمۡ وَ یُمَنِّیۡهِمۡ ؕ وَ مَا یَعِدُهُمُ الشَّیۡطٰنُ اِلَّا غُرُوۡرًا
অনুবাদ: সে তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দেয় এবং তাদেরকে মিথ্যা আশ্বাস দেয়। আর শয়তান তাদেরকে কেবল প্রতারণামূলক প্রতিশ্রুতিই দেয়।
(আন-নিসা আয়াত: ১২০)

19 ১৯
مَرَجَ الۡبَحۡرَیۡنِ یَلۡتَقِیٰنِ
অনুবাদ: তিনি দুই সমুদ্রকে প্রবাহিত করেন, যারা পরস্পর মিলিত হয়।
(আর-রাহমান আয়াত: ১৯)

30 ৩০
اِنَّهٗ مِنۡ سُلَیۡمٰنَ وَ اِنَّهٗ بِسۡمِ اللّٰهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় এটা সুলাইমানের পক্ষ থেকে। আর নিশ্চয় এটা পরম করুণাময় পরম দয়ালু আল্লাহর নামে’।
(আন-নামাল আয়াত: ৩০)

17 ১৭
وَّ الۡمَلَکُ عَلٰۤی اَرۡجَآئِهَا ؕ وَ یَحۡمِلُ عَرۡشَ رَبِّکَ فَوۡقَهُمۡ یَوۡمَئِذٍ ثَمٰنِیَۃٌ
অনুবাদ: ফেরেশতাগণ আসমানের বিভিন্ন প্রান্তে থাকবে। সেদিন তোমার রবের আরশকে আটজন ফেরেশতা তাদের উর্ধ্বে বহন করবে।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ১৭)

12 ১২
ثُمَّ بَعَثۡنٰهُمۡ لِنَعۡلَمَ اَیُّ الۡحِزۡبَیۡنِ اَحۡصٰی لِمَا لَبِثُوۡۤا اَمَدًا
অনুবাদ: তারপর আমি তাদেরকে জাগালাম, যাতে আমি জানতে পারি, যতটুকু সময় তারা অবস্থান করেছিল, দু’দলের মধ্যে* কে তা অধিক নির্ণয়কারী।
(আল-কাহফ আয়াত: ১২)

155 ১৫৫
وَ هٰذَا کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ مُبٰرَکٌ فَاتَّبِعُوۡهُ وَ اتَّقُوۡا لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর এটি কিতাব- যা আমি নাযিল করেছি- বরকতময়। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও।
(আল-আনআম আয়াত: ১৫৫)

161 ১৬১
وَ مَا کَانَ لِنَبِیٍّ اَنۡ یَّغُلَّ ؕ وَ مَنۡ یَّغۡلُلۡ یَاۡتِ بِمَا غَلَّ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ۚ ثُمَّ تُوَفّٰی کُلُّ نَفۡسٍ مَّا کَسَبَتۡ وَ هُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর কোন নবীর জন্য উচিত নয় যে, সে খিয়ানত করবে। আর যে খিয়ানত করবে, কিয়ামতের দিনে উপস্থিত হবে তা নিয়ে যা সে খিয়ানত করেছে। অতঃপর প্রত্যেক ব্যক্তিকে পুরোপুরি দেয়া হবে যা সে উপার্জন করেছে এবং তাদেরকে যুলম করা হবে না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৬১)

46 ৪৬
وَ لَا تُجَادِلُوۡۤا اَهۡلَ الۡکِتٰبِ اِلَّا بِالَّتِیۡ هِیَ اَحۡسَنُ ٭ۖ اِلَّا الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا مِنۡهُمۡ وَ قُوۡلُوۡۤا اٰمَنَّا بِالَّذِیۡۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡنَا وَ اُنۡزِلَ اِلَیۡکُمۡ وَ اِلٰـهُنَا وَ اِلٰـهُکُمۡ وَاحِدٌ وَّ نَحۡنُ لَهٗ مُسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা উত্তম পন্থা ছাড়া আহলে কিতাবদের সাথে বিতর্ক করো না। তবে তাদের মধ্যে ওরা ছাড়া, যারা যুল্ম করেছে। আর তোমরা বল, ‘আমরা ঈমান এনেছি আমাদের প্রতি যা নাযিল করা হয়েছে এবং তোমাদের প্রতি যা নাযিল করা হয়েছে তার প্রতি এবং আমাদের ইলাহ ও তোমাদের ইলাহ তো একই। আর আমরা তাঁরই সমীপে আত্মসমর্পণকারী’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৪৬)

12 ১২
کَذَّبَتۡ قَبۡلَهُمۡ قَوۡمُ نُوۡحٍ وَّ عَادٌ وَّ فِرۡعَوۡنُ ذُو الۡاَوۡتَادِ
অনুবাদ: তাদের পূর্বেও অস্বীকার করেছিল নূহের কওম, আদ ও বহু অট্টালিকার অধিপতি ফির‘আউন,
(সোয়াদ আয়াত: ১২)

5 ৫
وَ اِنِّیۡ خِفۡتُ الۡمَوَالِیَ مِنۡ وَّرَآءِیۡ وَ کَانَتِ امۡرَاَتِیۡ عَاقِرًا فَهَبۡ لِیۡ مِنۡ لَّدُنۡکَ وَلِیًّا ۙ
অনুবাদ: ‘আর আমার পরে স্বগোত্রীয়দের সম্পর্কে আমি আশংকাবোধ করছি। আমার স্ত্রী তো বন্ধ্যা, অতএব আপনি আমাকে আপনার পক্ষ থেকে একজন উত্তরাধিকারী দান করুন’।
(মারইয়াম আয়াত: ৫)

3 ৩
اَلَا لِلّٰهِ الدِّیۡنُ الۡخَالِصُ ؕ وَ الَّذِیۡنَ اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اَوۡلِیَآءَ ۘ مَا نَعۡبُدُهُمۡ اِلَّا لِیُقَرِّبُوۡنَاۤ اِلَی اللّٰهِ زُلۡفٰی ؕ اِنَّ اللّٰهَ یَحۡکُمُ بَیۡنَهُمۡ فِیۡ مَا هُمۡ فِیۡهِ یَخۡتَلِفُوۡنَ ۬ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِیۡ مَنۡ هُوَ کٰذِبٌ کَفَّارٌ
অনুবাদ: জেনে রেখ, আল্লাহর জন্যই বিশুদ্ধ ইবাদাত-আনুগত্য। আর যারা আল্লাহ ছাড়া অন্যদেরকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে তারা বলে, ‘আমরা কেবল এজন্যই তাদের ‘ইবাদাত করি যে, তারা আমাদেরকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে দেবে।’ যে বিষয়ে তারা মতভেদ করছে আল্লাহ নিশ্চয় সে ব্যাপারে তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন। যে মিথ্যাবাদী কাফির, নিশ্চয় আল্লাহ তাকে হিদায়াত দেন না।
(আয-যুমার আয়াত: ৩)

73 ৭৩
فَانۡظُرۡ کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الۡمُنۡذَرِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং দেখ, যাদেরকে সতর্ক করা হয়েছিল তাদের পরিণতি কী হয়েছিল!
(আস-সাফফাত আয়াত: ৭৩)

17 ১৭
وَ حُشِرَ لِسُلَیۡمٰنَ جُنُوۡدُهٗ مِنَ الۡجِنِّ وَ الۡاِنۡسِ وَ الطَّیۡرِ فَهُمۡ یُوۡزَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর সুলাইমানের জন্য তার সেনাবাহিনী থেকে জিন, মানুষ ও পাখিদের সমবেত করা হল। তারপর এদেরকে বিন্যস্ত করা হল।
(আন-নামাল আয়াত: ১৭)

54 ৫৪
ثُمَّ اِذَا کَشَفَ الضُّرَّ عَنۡکُمۡ اِذَا فَرِیۡقٌ مِّنۡکُمۡ بِرَبِّهِمۡ یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর যখন তিনি তোমাদের থেকে দুঃখ-দুর্দশা দূর করে দেন, তখন তোমাদের মধ্য থেকে একটি দল তাদের রবের সাথে শিরক করে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৫৪)

26 ২৬
فَرَاغَ اِلٰۤی اَهۡلِهٖ فَجَآءَ بِعِجۡلٍ سَمِیۡنٍ
অনুবাদ: অতঃপর সে দ্রুত চুপিসারে নিজ পরিবারবর্গের কাছে গেল এবং একটি মোটা-তাজা গো-বাছুর (ভাজা) নিয়ে আসল।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ২৬)

50 ৫০
اَفَحُکۡمَ الۡجَاهِلِیَّۃِ یَبۡغُوۡنَ ؕ وَ مَنۡ اَحۡسَنُ مِنَ اللّٰهِ حُکۡمًا لِّقَوۡمٍ یُّوۡقِنُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি তবে জাহিলিয়্যাতের বিধান চায়? আর নিশ্চিত বিশ্বাসী কওমের জন্য বিধান প্রদানে আল্লাহর চেয়ে কে অধিক উত্তম?
(আল-মায়েদা আয়াত: ৫০)

5 ৫
اُولٰٓئِکَ عَلٰی هُدًی مِّنۡ رَّبِّهِمۡ ٭ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তাদের রবের পক্ষ থেকে হিদায়াতের উপর রয়েছে এবং তারাই সফলকাম।
(আল-বাকারা আয়াত: ৫)

79 ৭৯
وَ هُوَ الَّذِیۡ ذَرَاَکُمۡ فِی الۡاَرۡضِ وَ اِلَیۡهِ تُحۡشَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই পৃথিবীতে তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদেরকে তাঁরই কাছে একত্র করা হবে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৭৯)

4 ৪
کُتِبَ عَلَیۡهِ اَنَّهٗ مَنۡ تَوَلَّاهُ فَاَنَّهٗ یُضِلُّهٗ وَ یَهۡدِیۡهِ اِلٰی عَذَابِ السَّعِیۡرِ
অনুবাদ: তার সম্পর্কে নির্ধারণ করা হয়েছে যে, যে তার সাথে বন্ধুত্ব করবে সে অবশ্যই তাকে পথভ্রষ্ট করবে এবং তাকে প্রজ্জ্বলিত আগুনের শাস্তির দিকে পরিচালিত করবে।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৪)

45 ৪৫
فَذَرۡهُمۡ حَتّٰی یُلٰقُوۡا یَوۡمَهُمُ الَّذِیۡ فِیۡهِ یُصۡعَقُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব, তাদেরকে ছেড়ে দাও সেদিন পর্যন্ত যেদিন তারা ধ্বংস হবে।
(আত-তূর আয়াত: ৪৫)

35 ৩৫
نِّعۡمَۃً مِّنۡ عِنۡدِنَا ؕ کَذٰلِکَ نَجۡزِیۡ مَنۡ شَکَرَ
অনুবাদ: আমার কাছ থেকে অনুগ্রহস্বরূপ। এভাবেই আমি তাকে প্রতিদান দেই, যে কৃতজ্ঞ হয়।
(আল-কামার আয়াত: ৩৫)

33 ৩৩
وَ سَخَّرَ لَکُمُ الشَّمۡسَ وَ الۡقَمَرَ دَآئِبَیۡنِ ۚ وَ سَخَّرَ لَکُمُ الَّیۡلَ وَ النَّهَارَ
অনুবাদ: আর তিনি সূর্য ও চাঁদকে তোমাদের জন্য নিয়োজিত করেছেন বিরামহীনভাবে এবং তোমাদের জন্য নিয়োজিত করেছেন রাত ও দিনকে।
(ইবরাহীম আয়াত: ৩৩)

4 ৪
یَوۡمَئِذٍ تُحَدِّثُ اَخۡبَارَهَا
অনুবাদ: সেদিন যমীন তার বৃত্তান্ত বর্ণনা করবে,
(আয-যিলযাল আয়াত: ৪)

77 ৭৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ یَشۡتَرُوۡنَ بِعَهۡدِ اللّٰهِ وَ اَیۡمَانِهِمۡ ثَمَنًا قَلِیۡلًا اُولٰٓئِکَ لَا خَلَاقَ لَهُمۡ فِی الۡاٰخِرَۃِ وَ لَا یُکَلِّمُهُمُ اللّٰهُ وَ لَا یَنۡظُرُ اِلَیۡهِمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ وَ لَا یُزَکِّیۡهِمۡ ۪ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আল্লাহর অঙ্গীকার ও তাদের শপথের বিনিময়ে খরিদ করে তুচ্ছ মূল্য, পরকালে এদের জন্য কোন অংশ নেই। আর আল্লাহ তাদের সাথে কথা বলবেন না এবং কিয়ামতের দিন তাদের দিকে তাকাবেন না, আর তাদেরকে পবিত্রও করবেন না এবং তাদের জন্যই রয়েছে মর্মন্তুদ আযাব।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৭৭)

16 ১৬
فَلَا یَصُدَّنَّکَ عَنۡهَا مَنۡ لَّا یُؤۡمِنُ بِهَا وَ اتَّبَعَ هَوٰىهُ فَتَرۡدٰی
অনুবাদ: অতএব যে ব্যক্তি তার প্রতি ঈমান রাখে না এবং স্বীয় প্রবৃত্তির অনুসরণ করে সে যেন কিছুতেই তাতে ঈমান আনয়নে তোমাকে বাধা দিতে না পারে; অন্যথায় তুমি ধ্বংস হয়ে যাবে।
(ত্ব-হা আয়াত: ১৬)

10 ১০
فِیۡ جَنَّۃٍ عَالِیَۃٍ
অনুবাদ: সুউচ্চ জান্নাতে।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ১০)

64 ৬৪
اَللّٰهُ الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمُ الۡاَرۡضَ قَرَارًا وَّ السَّمَآءَ بِنَآءً وَّ صَوَّرَکُمۡ فَاَحۡسَنَ صُوَرَکُمۡ وَ رَزَقَکُمۡ مِّنَ الطَّیِّبٰتِ ؕ ذٰلِکُمُ اللّٰهُ رَبُّکُمۡ ۚۖ فَتَبٰرَکَ اللّٰهُ رَبُّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ, যিনি তোমাদের জন্য যমীনকে স্থিতিশীল করেছেন এবং আসমানকে করেছেন ছাদ। আর তিনি তোমাদেরকে আকৃতি দিয়েছেন, অতঃপর তোমাদের আকৃতিকে সুন্দর করেছেন এবং তিনি পবিত্র বস্তু থেকে তোমাদেরকে রিয্ক দান করেছেন। তিনিই আল্লাহ, তোমাদের রব। সুতরাং সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহ কত বরকতময়;
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৬৪)

93 ৯৩
وَ مَنۡ یَّقۡتُلۡ مُؤۡمِنًا مُّتَعَمِّدًا فَجَزَآؤُهٗ جَهَنَّمُ خٰلِدًا فِیۡهَا وَ غَضِبَ اللّٰهُ عَلَیۡهِ وَ لَعَنَهٗ وَ اَعَدَّ لَهٗ عَذَابًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: আর যে ইচ্ছাকৃত কোন মুমিনকে হত্যা করবে, তার প্রতিদান হচ্ছে জাহান্নাম, সেখানে সে স্থায়ী হবে। আর আল্লাহ তার উপর ক্রুদ্ধ হবেন, তাকে লা‘নত করবেন এবং তার জন্য বিশাল আযাব প্রস্তুত করে রাখবেন।
(আন-নিসা আয়াত: ৯৩)

36 ৩৬
وَ مَا یَتَّبِعُ اَکۡثَرُهُمۡ اِلَّا ظَنًّا ؕ اِنَّ الظَّنَّ لَا یُغۡنِیۡ مِنَ الۡحَقِّ شَیۡئًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلِیۡمٌۢ بِمَا یَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের অধিকাংশ কেবল ধারণার অনুসরণ করে। নিশ্চয় সত্যের বিপরীতে ধারণা কোন কার্যকারিতা রাখে না । নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা করে সে সম্পর্কে সম্যক অবগত।
(ইউনুস আয়াত: ৩৬)

1 ১
وَ التِّیۡنِ وَ الزَّیۡتُوۡنِ
অনুবাদ: কসম ‘তীন ও যায়তূন’ এর।
(আত-ত্বীন আয়াত: ১)

1 ১
تَنۡزِیۡلُ الۡکِتٰبِ مِنَ اللّٰهِ الۡعَزِیۡزِ الۡحَکِیۡمِ
অনুবাদ: এই কিতাব অবতীর্ণ আল্লাহর পক্ষ থেকে যিনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আয-যুমার আয়াত: ১)

25 ২৫
وَ اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتُنَا بَیِّنٰتٍ مَّا کَانَ حُجَّتَهُمۡ اِلَّاۤ اَنۡ قَالُوا ائۡتُوۡا بِاٰبَآئِنَاۤ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের কাছে যখন আমার সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হয়, তখন তাদের এ কথা বলা ছাড়া আর কোন যুক্তি থাকে না যে, ‘তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকলে আমাদের পিতৃপুরুষদের জীবিত করে নিয়ে এসো’।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ২৫)

22 ২২
سَیَقُوۡلُوۡنَ ثَلٰثَۃٌ رَّابِعُهُمۡ کَلۡبُهُمۡ ۚ وَ یَقُوۡلُوۡنَ خَمۡسَۃٌ سَادِسُهُمۡ کَلۡبُهُمۡ رَجۡمًۢا بِالۡغَیۡبِ ۚ وَ یَقُوۡلُوۡنَ سَبۡعَۃٌ وَّ ثَامِنُهُمۡ کَلۡبُهُمۡ ؕ قُلۡ رَّبِّیۡۤ اَعۡلَمُ بِعِدَّتِهِمۡ مَّا یَعۡلَمُهُمۡ اِلَّا قَلِیۡلٌ ۬۟ فَلَا تُمَارِ فِیۡهِمۡ اِلَّا مِرَآءً ظَاهِرًا ۪ وَّ لَا تَسۡتَفۡتِ فِیۡهِمۡ مِّنۡهُمۡ اَحَدًا
অনুবাদ: বিতর্ককারীরা বলবে, ‘তারা ছিল তিন জন, চতুর্থ হল তাদের কুকুর’। আর কতক বলবে, ‘তারা ছিল পাঁচজন, ষষ্ঠ হল তাদের কুকুর’। এসবই অজানা বিষয়ে অনুমান করে। আর কেউ কেউ বলবে, ‘তারা ছিল সাত জন; অষ্টম হল তাদের কুকুর’। বল, ‘আমার রবই তাদের সংখ্যা সম্পর্কে অধিক জ্ঞাত’। কম সংখ্যক লোকই তাদেরকে জানে। সুতরাং স্পষ্ট আলোচনা ছাড়া তুমি তাদের ব্যাপারে বিতর্ক করো না। আর তাদের ব্যাপারে লোকদের মধ্যে কারো কাছে জানতে চেয়ো না।
(আল-কাহফ আয়াত: ২২)

131 ১৩১
اِذۡ قَالَ لَهٗ رَبُّهٗۤ اَسۡلِمۡ ۙ قَالَ اَسۡلَمۡتُ لِرَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: যখন তার রব তাকে বললেন, ‘তুমি আত্মসমর্পণ কর’। সে বলল, ‘আমি সকল সৃষ্টির রবের কাছে নিজকে সমর্পণ করলাম’।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৩১)

73 ৭৩
اِنَّـاۤ اٰمَنَّا بِرَبِّنَا لِیَغۡفِرَ لَنَا خَطٰیٰنَا وَ مَاۤ اَکۡرَهۡتَنَا عَلَیۡهِ مِنَ السِّحۡرِ ؕ وَ اللّٰهُ خَیۡرٌ وَّ اَبۡقٰی
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমরা আমাদের রবের প্রতি ঈমান এনেছি, যাতে তিনি আমাদের অপরাধসমূহ এবং যে যাদু তুমি আমাদেরকে করতে বাধ্য করেছ, তা ক্ষমা করে দেন। আর আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ ও চিরস্থায়ী’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৭৩)

64 ৬৪
قُلِ اللّٰهُ یُنَجِّیۡکُمۡ مِّنۡهَا وَ مِنۡ کُلِّ کَرۡبٍ ثُمَّ اَنۡتُمۡ تُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আল্লাহ তা থেকে তোমাদেরকে নাজাত দেন এবং প্রত্যেক বিপদ থেকে। তারপর তোমরা শিরক কর’।
(আল-আনআম আয়াত: ৬৪)

29 ২৯
وَ الۡتَفَّتِ السَّاقُ بِالسَّاقِ
অনুবাদ: আর পায়ের গোছার সংগে পায়ের গোছা জড়িয়ে যাবে।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ২৯)

167 ১৬৭
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡا لَوۡ اَنَّ لَنَا کَرَّۃً فَنَتَبَرَّاَ مِنۡهُمۡ کَمَا تَبَرَّءُوۡا مِنَّا ؕ کَذٰلِکَ یُرِیۡهِمُ اللّٰهُ اَعۡمَالَهُمۡ حَسَرٰتٍ عَلَیۡهِمۡ ؕ وَ مَا هُمۡ بِخٰرِجِیۡنَ مِنَ النَّارِ
অনুবাদ: আর যারা অনুসরণ করেছে, তারা বলবে, ‘যদি আমাদের ফিরে যাওয়ার সুযোগ হত, তাহলে আমরা তাদের থেকে আলাদা হয়ে যেতাম, যেভাবে তারা আলাদা হয়ে গিয়েছে’। এভাবে আল্লাহ তাদেরকে তাদের আমলসমূহ দেখাবেন, তাদের জন্য আক্ষেপস্বরূপ। আর তারা আগুন থেকে বের হতে পারবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৬৭)

27 ২৭
وَ الۡجَآنَّ خَلَقۡنٰهُ مِنۡ قَبۡلُ مِنۡ نَّارِ السَّمُوۡمِ
অনুবাদ: আর ইতঃপূর্বে জিনকে সৃষ্টি করেছি উত্তপ্ত অগ্নিশিখা থেকে।
(আল-হিজর আয়াত: ২৭)

23 ২৩
سُنَّۃَ اللّٰهِ الَّتِیۡ قَدۡ خَلَتۡ مِنۡ قَبۡلُ ۚۖ وَ لَنۡ تَجِدَ لِسُنَّۃِ اللّٰهِ تَبۡدِیۡلًا
অনুবাদ: তোমাদের পূর্বে যারা গত হয়েছে তাদের ব্যাপারে এটি আল্লাহর নিয়ম; আর তুমি আল্লাহর নিয়মে কোন পরিবর্তন পাবে না।
(আল-ফাতহ আয়াত: ২৩)

118 ১১৮
وَّ عَلَی الثَّلٰثَۃِ الَّذِیۡنَ خُلِّفُوۡا ؕ حَتّٰۤی اِذَا ضَاقَتۡ عَلَیۡهِمُ الۡاَرۡضُ بِمَا رَحُبَتۡ وَ ضَاقَتۡ عَلَیۡهِمۡ اَنۡفُسُهُمۡ وَ ظَنُّوۡۤا اَنۡ لَّا مَلۡجَاَ مِنَ اللّٰهِ اِلَّاۤ اِلَیۡهِ ؕ ثُمَّ تَابَ عَلَیۡهِمۡ لِیَتُوۡبُوۡا ؕ اِنَّ اللّٰهَ هُوَ التَّوَّابُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আর সে তিন জনের (তাওবা কবূল করলেন), যাদের বিষয়টি স্থগিত রাখা হয়েছিল। এমনকি পৃথিবী প্রশস্ত হওয়া সত্ত্বেও তাদের জন্য সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছিল এবং তাদের নিকট তাদের জীবন দুর্বিসহ হয়ে উঠেছিল। আর তারা নিশ্চিত বুঝেছিল যে, আল্লাহর আযাব থেকে তিনি ছাড়া কোন আশ্রয়স্থল নেই। তারপর তিনি তাদের তাওবা কবুল করলেন, যাতে তারা তাওবায় স্থির থাকে। নিশ্চয় আল্লাহ তাওবা কবূলকারী, পরম দয়ালু।
(আত-তাওবা আয়াত: ১১৮)

106 ১০৬
قَالَ اِنۡ کُنۡتَ جِئۡتَ بِاٰیَۃٍ فَاۡتِ بِهَاۤ اِنۡ کُنۡتَ مِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তুমি যদি কোন আয়াত নিয়ে আস তবে তা পেশ কর, যদি তুমি সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত হও।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১০৬)

54 ৫৪
کَذٰلِکَ ۟ وَ زَوَّجۡنٰهُمۡ بِحُوۡرٍ عِیۡنٍ
অনুবাদ: এরূপই ঘটবে, আর আমি তাদেরকে বিয়ে দেব ডাগর নয়না হূরদের সাথে।
(আদ-দুখান আয়াত: ৫৪)

30 ৩০
فَاَقۡبَلَ بَعۡضُهُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ یَّتَلَاوَمُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর তারা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করতে লাগল।
(আল-কলম আয়াত: ৩০)

4 ৪
وَ مَا تَفَرَّقَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَتۡهُمُ الۡبَیِّنَۃُ ؕ
অনুবাদ: আর কিতাবীরা তাদের কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পরই কেবল মতভেদ করেছে।
(আল-বায়্যিনাহ আয়াত: ৪)

23 ২৩
لَاجَرَمَ اَنَّ اللّٰهَ یَعۡلَمُ مَا یُسِرُّوۡنَ وَ مَا یُعۡلِنُوۡنَ ؕ اِنَّهٗ لَا یُحِبُّ الۡمُسۡتَکۡبِرِیۡنَ
অনুবাদ: নিঃসন্দেহে তারা যা গোপন করে এবং যা প্রকাশ্যে ঘোষণা করে, নিশ্চয় তা আল্লাহ জানেন। নিশ্চয় তিনি অহঙ্কারীদের পছন্দ করেন না।
(আন-নাহাল আয়াত: ২৩)

3 ৩
وَّ اَرۡسَلَ عَلَیۡهِمۡ طَیۡرًا اَبَابِیۡلَ
অনুবাদ: আর তিনি তাদের বিরুদ্ধে ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি প্রেরণ করেছিলেন।
(আল-ফীল আয়াত: ৩)

26 ২৬
وَ مِنَ الَّیۡلِ فَاسۡجُدۡ لَهٗ وَ سَبِّحۡهُ لَیۡلًا طَوِیۡلًا
অনুবাদ: আর রাতের একাংশে তার উদ্দেশ্যে সিজদাবনত হও এবং দীর্ঘ রাত ধরে তাঁর তাসবীহ পাঠ কর।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ২৬)

37 ৩৭
اَوَ لَمۡ یَرَوۡا اَنَّ اللّٰهَ یَبۡسُطُ الرِّزۡقَ لِمَنۡ یَّشَآءُ وَ یَقۡدِرُ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি দেখেনি, নিশ্চয় আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা রিয্ক প্রশস্ত করেন এবং সঙ্কুচিত করেন। নিশ্চয় এতে নিদর্শনাবলী রয়েছে সেই কওমের জন্য, যারা ঈমান আনে।
(আর-রুম আয়াত: ৩৭)

6 ৬
عُذۡرًا اَوۡ نُذۡرًا ۙ
অনুবাদ: অজুহাত দূরকারী ও সতর্ককারী।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৬)

48 ৪৮
قِیۡلَ یٰنُوۡحُ اهۡبِطۡ بِسَلٰمٍ مِّنَّا وَ بَرَکٰتٍ عَلَیۡکَ وَ عَلٰۤی اُمَمٍ مِّمَّنۡ مَّعَکَ ؕ وَ اُمَمٌ سَنُمَتِّعُهُمۡ ثُمَّ یَمَسُّهُمۡ مِّنَّا عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: বলা হল, ‘হে নূহ, তোমার ও তোমার সাথে যে উম্মত রয়েছে তাদের উপর আমার পক্ষ থেকে শান্তি ও বরকতসহ অবতরণ কর। আর আরো অনেক উম্মতকে আমি জীবন উপভোগ করতে দেব, তারপর আমার পক্ষ থেকে তাদেরকে স্পর্শ করবে যন্ত্রণাদায়ক আযাব’।
(হূদ আয়াত: ৪৮)

57 ৫৭
وَ قَالُوۡۤا اِنۡ نَّتَّبِعِ الۡهُدٰی مَعَکَ نُتَخَطَّفۡ مِنۡ اَرۡضِنَا ؕ اَوَ لَمۡ نُمَکِّنۡ لَّهُمۡ حَرَمًا اٰمِنًا یُّجۡبٰۤی اِلَیۡهِ ثَمَرٰتُ کُلِّ شَیۡءٍ رِّزۡقًا مِّنۡ لَّدُنَّا وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘আমরা যদি তোমার সাথে হিদায়াতের অনুসরণ করি তবে আমাদেরকে আমাদের দেশ থেকে উৎখাত করা হবে’। আমি কি তাদের জন্য এক নিরাপদ ‘হারাম’ এর সুব্যবস্থা করিনি? সেখানে সব ধরনের ফলমূল আমদানী করা হয়, আমার পক্ষ থেকে রিয্কস্বরূপ? কিন্তু তাদের অধিকাংশই তা জানে না।
(আল-কাসাস আয়াত: ৫৭)

56 ৫৬
وَ کَذٰلِکَ مَکَّنَّا لِیُوۡسُفَ فِی الۡاَرۡضِ ۚ یَتَبَوَّاُ مِنۡهَا حَیۡثُ یَشَآءُ ؕ نُصِیۡبُ بِرَحۡمَتِنَا مَنۡ نَّشَآءُ وَ لَا نُضِیۡعُ اَجۡرَ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর এমনিভাবে আমি ইউসুফকে যমীনে কর্তৃত্ব প্রদান করেছি, সে তার যেখানে ইচ্ছা অবস্থান করতে পারত। আমি যাকে ইচ্ছা স্বীয় রহমত দান করি, আর আমি সৎকর্মশীলদের প্রতিদান বিনষ্ট করি না।
(ইউসুফ আয়াত: ৫৬)

6 ৬
وَ اَمَّا عَادٌ فَاُهۡلِکُوۡا بِرِیۡحٍ صَرۡصَرٍ عَاتِیَۃٍ
অনুবাদ: আর ‘আদ সম্প্রদায়, তাদেরকে ধ্বংস করা হয়েছিল প্রচন্ড ঠান্ডা ঝঞ্ঝাবায়ু দ্বারা।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৬)

200 ২০০
کَذٰلِکَ سَلَکۡنٰهُ فِیۡ قُلُوۡبِ الۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: এভাবেই আমি বিষয়টি অপরাধীদের অন্তরে সঞ্চার করেছি।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২০০)

59 ৫৯
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوا الرَّسُوۡلَ وَ اُولِی الۡاَمۡرِ مِنۡکُمۡ ۚ فَاِنۡ تَنَازَعۡتُمۡ فِیۡ شَیۡءٍ فَرُدُّوۡهُ اِلَی اللّٰهِ وَ الرَّسُوۡلِ اِنۡ کُنۡتُمۡ تُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ ؕ ذٰلِکَ خَیۡرٌ وَّ اَحۡسَنُ تَاۡوِیۡلًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর ও আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধ্য থেকে কর্তৃত্বের অধিকারীদের। অতঃপর কোন বিষয়ে যদি তোমরা মতবিরোধ কর তাহলে তা আল্লাহ ও রাসূলের দিকে প্রত্যার্পণ করাও- যদি তোমরা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখ। এটি উত্তম এবং পরিণামে উৎকৃষ্টতর।
(আন-নিসা আয়াত: ৫৯)

79 ৭৯
اَمَّا السَّفِیۡنَۃُ فَکَانَتۡ لِمَسٰکِیۡنَ یَعۡمَلُوۡنَ فِی الۡبَحۡرِ فَاَرَدۡتُّ اَنۡ اَعِیۡبَهَا وَ کَانَ وَرَآءَهُمۡ مَّلِکٌ یَّاۡخُذُ کُلَّ سَفِیۡنَۃٍ غَصۡبًا
অনুবাদ: ‘নৌকাটির বিষয় হল, তা ছিল কিছু দরিদ্র লোকের যারা সমুদ্রে কাজ করত। আমি নৌকাটিকে ত্রুটিযুক্ত করতে চেয়েছি কারণ তাদের পেছনে ছিল এক রাজা, যে নৌকাগুলো জোরপূর্বক ছিনিয়ে নিচ্ছিল’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৭৯)

6 ৬
وَ لِلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِرَبِّهِمۡ عَذَابُ جَهَنَّمَ ؕ وَ بِئۡسَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: আর যারা তাদের রবকে অস্বীকার করে, তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের আযাব। আর কতইনা নিকৃষ্ট সেই প্রত্যাবর্তনস্থল!
(আল-মুলক আয়াত: ৬)

170 ১৭০
وَ الَّذِیۡنَ یُمَسِّکُوۡنَ بِالۡکِتٰبِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ ؕ اِنَّا لَا نُضِیۡعُ اَجۡرَ الۡمُصۡلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা কিতাবকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে এবং সালাত কায়েম করে, নিশ্চয় আমি সৎকর্মশীলদের প্রতিদান বিনষ্ট’ করি না।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৭০)

23 ২৩
جَنّٰتُ عَدۡنٍ یَّدۡخُلُوۡنَهَا وَ مَنۡ صَلَحَ مِنۡ اٰبَآئِهِمۡ وَ اَزۡوَاجِهِمۡ وَ ذُرِّیّٰتِهِمۡ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ یَدۡخُلُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ مِّنۡ کُلِّ بَابٍ
অনুবাদ: স্থায়ী জান্নাতসমূহ, যাতে তারা এবং তাদের পিতৃপুরুষগণ, তাদের স্ত্রীগণ ও তাদের সন্তানদের মধ্যে যারা সৎ ছিল তারা প্রবেশ করবে। আর ফেরেশতারা প্রতিটি দরজা দিয়ে তাদের নিকট প্রবেশ করবে।
(আর-রাদ আয়াত: ২৩)

156 ১৫৬
اَمۡ لَکُمۡ سُلۡطٰنٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: নাকি তোমাদের কোন সুস্পষ্ট দলীল- প্রমাণ আছে?
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৫৬)

2 ২
اِنَّاۤ اَنۡزَلۡنٰهُ قُرۡءٰنًا عَرَبِیًّا لَّعَلَّکُمۡ تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি একে আরবী কুরআনরূপে নাযিল করেছি যাতে তোমরা বুঝতে পার।
(ইউসুফ আয়াত: ২)

9 ৯
وَّ جَعَلۡنَا نَوۡمَکُمۡ سُبَاتًا ۙ
অনুবাদ: আর আমি তোমাদের নিদ্রাকে করেছি বিশ্রাম।
(আন-নাবা আয়াত: ৯)

25 ২৫
وَ لَبِثُوۡا فِیۡ کَهۡفِهِمۡ ثَلٰثَ مِائَۃٍ سِنِیۡنَ وَ ازۡدَادُوۡا تِسۡعًا
অনুবাদ: আর তারা তাদের গুহায় অবস্থান করেছে তিনশ’ বছর এবং এর সাথে অতিরিক্ত হয়েছিল ‘নয়’।
(আল-কাহফ আয়াত: ২৫)

17 ১৭
وَ الَّذِیۡنَ اهۡتَدَوۡا زَادَهُمۡ هُدًی وَّ اٰتٰهُمۡ تَقۡوٰىهُمۡ
অনুবাদ: আর যারা হিদায়াতপ্রাপ্ত হয়েছে আল্লাহ তাদের হিদায়াত প্রাপ্তি আরো বৃদ্ধি করেন এবং তাদেরকে তাদের তাকওয়া প্রদান করেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ১৭)

35 ৩৫
اَعِنۡدَهٗ عِلۡمُ الۡغَیۡبِ فَهُوَ یَرٰی
অনুবাদ: তার কাছে কি আছে গায়েবের জ্ঞান যে, সে দেখছে?
(আন-নাজম আয়াত: ৩৫)

73 ৭৩
لَقَدۡ کَفَرَ الَّذِیۡنَ قَالُوۡۤا اِنَّ اللّٰهَ ثَالِثُ ثَلٰثَۃٍ ۘ وَ مَا مِنۡ اِلٰهٍ اِلَّاۤ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ ؕ وَ اِنۡ لَّمۡ یَنۡتَهُوۡا عَمَّا یَقُوۡلُوۡنَ لَیَمَسَّنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: অবশ্যই তারা কুফরী করেছে, যারা বলে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তিন জনের তৃতীয়জন’। যদিও এক ইলাহ ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর যদি তারা যা বলছে, তা থেকে বিরত না হয়, তবে অবশ্যই তাদের মধ্য থেকে কাফিরদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব স্পর্শ করবে।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৭৩)

38 ৩৮
اِلٰی یَوۡمِ الۡوَقۡتِ الۡمَعۡلُوۡمِ
অনুবাদ: ‘নির্ধারিত সময়ের দিন পর্যন্ত’।
(আল-হিজর আয়াত: ৩৮)

15 ১৫
اِنَّهُمۡ یَکِیۡدُوۡنَ کَیۡدًا
অনুবাদ: নিশ্চয় তারা ভীষণ কৌশল করছে।
(আত-তারিক আয়াত: ১৫)

6 ৬
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا سَوَآءٌ عَلَیۡهِمۡ ءَاَنۡذَرۡتَهُمۡ اَمۡ لَمۡ تُنۡذِرۡهُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে, তুমি তাদেরকে সতর্ক কর কিংবা না কর, উভয়ই তাদের জন্য বরাবর, তারা ঈমান আনবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ৬)

52 ৫২
قُلۡ کَفٰی بِاللّٰهِ بَیۡنِیۡ وَ بَیۡنَکُمۡ شَهِیۡدًا ۚ یَعۡلَمُ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِالۡبَاطِلِ وَ کَفَرُوۡا بِاللّٰهِ ۙ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমার ও তোমাদের মধ্যে সাক্ষী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট। আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে, তা তিনি জানেন। আর যারা বাতিলে বিশ্বাস করে এবং আল্লাহকে অস্বীকার করে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৫২)

8 ৮
وَ وَجَدَکَ عَآئِلًا فَاَغۡنٰی ؕ
অনুবাদ: তিনি তোমাকে পেয়েছেন নিঃস্ব। অতঃপর তিনি সমৃদ্ধ করেছেন।
(আদ-দুহা আয়াত: ৮)

169 ১৬৯
رَبِّ نَجِّنِیۡ وَ اَهۡلِیۡ مِمَّا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘হে আমার রব, তারা যা করছে, তা থেকে আমাকে ও আমার পরিবার-পরিজনকে তুমি রক্ষা কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৬৯)

16 ১৬
قُلۡ مَنۡ رَّبُّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ قُلِ اللّٰهُ ؕ قُلۡ اَفَاتَّخَذۡتُمۡ مِّنۡ دُوۡنِهٖۤ اَوۡلِیَآءَ لَا یَمۡلِکُوۡنَ لِاَنۡفُسِهِمۡ نَفۡعًا وَّ لَا ضَرًّا ؕ قُلۡ هَلۡ یَسۡتَوِی الۡاَعۡمٰی وَ الۡبَصِیۡرُ ۬ۙ اَمۡ هَلۡ تَسۡتَوِی الظُّلُمٰتُ وَ النُّوۡرُ ۬ۚ اَمۡ جَعَلُوۡا لِلّٰهِ شُرَکَآءَ خَلَقُوۡا کَخَلۡقِهٖ فَتَشَابَهَ الۡخَلۡقُ عَلَیۡهِمۡ ؕ قُلِ اللّٰهُ خَالِقُ کُلِّ شَیۡءٍ وَّ هُوَ الۡوَاحِدُ الۡقَهَّارُ
অনুবাদ: বল, ‘আসমানসমূহ ও যমীনের রব কে’? বল, ‘আল্লাহ’। তুমি বল, ‘তোমরা কি তাঁকে ছাড়া এমন কিছুকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করেছ, যারা তাদের নিজদের কোন উপকার অথবা অপকারের মালিক না’? বল, ‘অন্ধ ও দৃষ্টিমান ব্যক্তি কি সমান হতে পারে? নাকি অন্ধকার ও আলো সমান হতে পারে? নাকি তারা আল্লাহর জন্য এমন কতগুলো শরীক নির্ধারণ করেছে, যেগুলো তাঁর সৃষ্টির তুল্য কিছু সৃষ্টি করেছে, ফলে তাদের নিকট সৃষ্টির বিষয়টি একরকম মনে হয়েছে’? বল, ‘আল্লাহই সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা এবং তিনি এক, একচ্ছত্র ক্ষমতাধর’।
(আর-রাদ আয়াত: ১৬)

17 ১৭
اِنَّ یَوۡمَ الۡفَصۡلِ کَانَ مِیۡقَاتًا
অনুবাদ: নিশ্চয় ফয়সালার দিন নির্ধারিত আছে।
(আন-নাবা আয়াত: ১৭)

22 ২২
وَ خَلَقَ اللّٰهُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ بِالۡحَقِّ وَ لِتُجۡزٰی کُلُّ نَفۡسٍۭ بِمَا کَسَبَتۡ وَ هُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ আসমানসমূহ ও যমীনকে যথার্থভাবে সৃষ্টি করেছেন এবং যাতে প্রত্যেক ব্যক্তি সে যা উপার্জন করেছে তদনুযায়ী প্রতিদানপ্রাপ্ত হয়, আর তারা সামান্যতমও যুলমের শিকার না হয়।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ২২)

68 ৬৮
یٰعِبَادِ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡکُمُ الۡیَوۡمَ وَ لَاۤ اَنۡتُمۡ تَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: হে আমার বান্দাগণ, আজ তোমাদের কোন ভয় নেই এবং তোমরা চিন্তিতও হবে না।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৬৮)

112 ১১২
ضُرِبَتۡ عَلَیۡهِمُ الذِّلَّۃُ اَیۡنَ مَا ثُقِفُوۡۤا اِلَّا بِحَبۡلٍ مِّنَ اللّٰهِ وَ حَبۡلٍ مِّنَ النَّاسِ وَ بَآءُوۡ بِغَضَبٍ مِّنَ اللّٰهِ وَ ضُرِبَتۡ عَلَیۡهِمُ الۡمَسۡکَنَۃُ ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ کَانُوۡا یَکۡفُرُوۡنَ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ وَ یَقۡتُل
অনুবাদ: তারা যেখানেই থাকুক না কেন, তাদের উপর নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে লাঞ্ছনা, তবে আল্লাহর পক্ষ থেকে কোন প্রতিশ্রুতি এবং মানুষের পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুতি থাকলে আলাদা কথা। আর তারা আল্লাহর পক্ষ থেকে গযব নিয়ে ফিরে এসেছে। আর তাদের উপর দারিদ্র্য নির্ধারণ করে দেয়া হয়ে
(আলে-ইমরান আয়াত: ১১২)

171 ১৭১
یَسۡتَبۡشِرُوۡنَ بِنِعۡمَۃٍ مِّنَ اللّٰهِ وَ فَضۡلٍ ۙ وَّ اَنَّ اللّٰهَ لَا یُضِیۡعُ اَجۡرَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: তারা আল্লাহর পক্ষ থেকে নিআমত ও অনুগ্রহ লাভে খুশি হয়। আর নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের প্রতিদান নষ্ট করেন না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৭১)

14 ১৪
وَّ مَا هُوَ بِالۡهَزۡلِ
অনুবাদ: আর তা অনর্থক নয়।
(আত-তারিক আয়াত: ১৪)

67 ৬৭
مَا کَانَ لِنَبِیٍّ اَنۡ یَّکُوۡنَ لَهٗۤ اَسۡرٰی حَتّٰی یُثۡخِنَ فِی الۡاَرۡضِ ؕ تُرِیۡدُوۡنَ عَرَضَ الدُّنۡیَا ٭ۖ وَ اللّٰهُ یُرِیۡدُ الۡاٰخِرَۃَ ؕ وَ اللّٰهُ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: কোন নবীর জন্য সঙ্গত নয় যে, তার নিকট যুদ্ধবন্দি থাকবে (এবং পণের বিনিময়ে তিনি তাদেরকে মুক্ত করবেন) যতক্ষণ না তিনি যমীনে (তাদের) রক্ত প্রবাহিত করেন। তোমরা দুনিয়ার সম্পদ কামনা করছ, অথচ আল্লাহ চাচ্ছেন আখিরাত। আর আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাবান।
(আল-আনফাল আয়াত: ৬৭)

95 ৯৫
وَ لَنۡ یَّتَمَنَّوۡهُ اَبَدًۢا بِمَا قَدَّمَتۡ اَیۡدِیۡهِمۡ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌۢ بِالظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা কখনো তা কামনা করবে না, তাদের হাত যা পাঠিয়েছে তার কারণে। আর আল্লাহ যালিমদের সম্পর্কে অধিক জ্ঞাত।
(আল-বাকারা আয়াত: ৯৫)

9 ৯
فَذَکِّرۡ اِنۡ نَّفَعَتِ الذِّکۡرٰی
অনুবাদ: অতঃপর উপদেশ দাও যদি উপদেশ ফলপ্রসু হয়।
(আল-আলা আয়াত: ৯)

20 ২০
وَ جَعَلۡنَا لَکُمۡ فِیۡهَا مَعَایِشَ وَ مَنۡ لَّسۡتُمۡ لَهٗ بِرٰزِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাতে তোমাদের জন্য এবং তোমরা যার রিয্ক দাতা নও তাদের জন্য রেখেছি জীবনোপকরণ ।
(আল-হিজর আয়াত: ২০)

50 ৫০
فَانۡظُرۡ اِلٰۤی اٰثٰرِ رَحۡمَتِ اللّٰهِ کَیۡفَ یُحۡیِ الۡاَرۡضَ بَعۡدَ مَوۡتِهَا ؕ اِنَّ ذٰلِکَ لَمُحۡیِ الۡمَوۡتٰی ۚ وَ هُوَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: অতএব তুমি আল্লাহর রহমতের চি‎হ্নসমূহের প্রতি দৃষ্টি দাও। কিভাবে তিনি যমীনের মৃত্যুর পর তা জীবিত করেন। নিশ্চয় এভাবেই তিনি মৃতকে জীবিত করেন এবং তিনি সব কিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
(আর-রুম আয়াত: ৫০)

22 ২২
وَ مَا کُنۡتُمۡ تَسۡتَتِرُوۡنَ اَنۡ یَّشۡهَدَ عَلَیۡکُمۡ سَمۡعُکُمۡ وَ لَاۤ اَبۡصَارُکُمۡ وَ لَا جُلُوۡدُکُمۡ وَ لٰکِنۡ ظَنَنۡتُمۡ اَنَّ اللّٰهَ لَا یَعۡلَمُ کَثِیۡرًا مِّمَّا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা কিছুই গোপন করতে না এই বিশ্বাসে যে, তোমাদের কান, চোখসমূহ ও চামড়াসমূহ তোমাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে না, বরং তোমরা মনে করেছিলে যে, তোমরা যা কিছু করতে আল্লাহ তার অনেক কিছুই জানেন না।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ২২)

9 ৯
اِنَّمَا نُطۡعِمُکُمۡ لِوَجۡهِ اللّٰهِ لَا نُرِیۡدُ مِنۡکُمۡ جَزَآءً وَّ لَا شُکُوۡرًا
অনুবাদ: তারা বলে,‘আমরা তো আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে তোমাদেরকে খাদ্য দান করি। আমরা তোমাদের থেকে কোন প্রতিদান চাই না এবং কোন শোকরও না।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ৯)

58 ৫৮
اَفَرَءَیۡتُمۡ مَّا تُمۡنُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা কি ভেবে দেখেছ, তোমরা যে বীর্যপাত করছ সে সম্পর্কে?
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৫৮)

3 ৩
وَ اِذَا الۡاَرۡضُ مُدَّتۡ
অনুবাদ: আর যখন যমীনকে সম্প্রসারিত করা হবে।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ৩)

107 ১০৭
وَ لَا تُجَادِلۡ عَنِ الَّذِیۡنَ یَخۡتَانُوۡنَ اَنۡفُسَهُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ مَنۡ کَانَ خَوَّانًا اَثِیۡمًا
অনুবাদ: আর যারা নিজদের খিয়ানত করে তুমি তাদের পক্ষে বিতর্ক করো না। নিশ্চয় আল্লাহ ভালবাসেন না তাকে, যে খিয়ানতকারী, পাপী।
(আন-নিসা আয়াত: ১০৭)

135 ১৩৫
قُلۡ یٰقَوۡمِ اعۡمَلُوۡا عَلٰی مَکَانَتِکُمۡ اِنِّیۡ عَامِلٌ ۚ فَسَوۡفَ تَعۡلَمُوۡنَ ۙ مَنۡ تَکُوۡنُ لَهٗ عَاقِبَۃُ الدَّارِ ؕ اِنَّهٗ لَا یُفۡلِحُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে আমার কওম, তোমরা তোমাদের অবস্থানে থেকে কাজ কর, নিশ্চয় আমিও কাজ করছি। অচিরেই তোমরা জানতে পারবে কার জন্য হবে আখিরাতের পরিণতি। নিশ্চয় যালিমরা সফল হয় না।’
(আল-আনআম আয়াত: ১৩৫)

63 ৬৩
یَسۡـَٔلُکَ النَّاسُ عَنِ السَّاعَۃِ ؕ قُلۡ اِنَّمَا عِلۡمُهَا عِنۡدَ اللّٰهِ ؕ وَ مَا یُدۡرِیۡکَ لَعَلَّ السَّاعَۃَ تَکُوۡنُ قَرِیۡبًا
অনুবাদ: লোকেরা তোমাকে কিয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে, বল, ‘এ বিষয়ের জ্ঞান কেবল আল্লাহর নিকটই আছে, আর তোমার কি জানা আছে, কিয়ামত হয়ত খুব নিকটে!
(আল-আহযাব আয়াত: ৬৩)

13 ১৩
اِنَّ الۡاَبۡرَارَ لَفِیۡ نَعِیۡمٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় সৎকর্মপরায়ণরা থাকবে সুখ- স্বাচ্ছন্দ্যে।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ১৩)

22 ২২
وَ لَوۡ قٰتَلَکُمُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَوَلَّوُا الۡاَدۡبَارَ ثُمَّ لَا یَجِدُوۡنَ وَلِیًّا وَّ لَا نَصِیۡرًا
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করেছে তারা যদি তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে তবে অবশ্যই তারা পিঠ দেখিয়ে পালাবে। তারপর তারা কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী পাবে না।
(আল-ফাতহ আয়াত: ২২)

18 ১৮
عٰلِمُ الۡغَیۡبِ وَ الشَّهَادَۃِ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: দৃশ্য ও অদৃশ্যের জ্ঞানধারী, মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ১৮)

7 ৭
مَاۤ اَفَآءَ اللّٰهُ عَلٰی رَسُوۡلِهٖ مِنۡ اَهۡلِ الۡقُرٰی فَلِلّٰهِ وَ لِلرَّسُوۡلِ وَ لِذِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡیَتٰمٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنِ وَ ابۡنِ السَّبِیۡلِ ۙ کَیۡ لَا یَکُوۡنَ دُوۡلَۃًۢ بَیۡنَ الۡاَغۡنِیَآءِ مِنۡکُمۡ ؕ وَ مَاۤ اٰتٰىکُمُ الرَّسُوۡلُ فَخُذُوۡهُ ٭ وَ مَا نَهٰىکُمۡ عَنۡهُ فَانۡتَهُوۡا ۚ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ ۘ
অনুবাদ: আল্লাহ জনপদবাসীদের নিকট থেকে তাঁর রাসূলকে ফায় হিসেবে যা দিয়েছেন তা আল্লাহর, রাসূলের, আত্মীয়-স্বজনদের, ইয়াতীমদের, মিসকীন ও মুসাফিরদের এটি এ জন্য যে, যাতে ধন-সম্পদ তোমাদের মধ্যকার বিত্তশালীদের মাঝেই কেবল আবর্তিত না থাকে। রাসূল তোমাদের যা দেয় তা গ্রহণ কর, আর যা থেকে সে তোমাদের নিষেধ করে তা থেকে বিরত হও এবং আল্লাহকেই ভয় কর, নিশ্চয় আল্লাহ শাস্তি প্রদানে কঠোর।
(আল-হাশর আয়াত: ৭)

117 ১১৭
فَقُلۡنَا یٰۤـاٰدَمُ اِنَّ هٰذَا عَدُوٌّ لَّکَ وَ لِزَوۡجِکَ فَلَا یُخۡرِجَنَّکُمَا مِنَ الۡجَنَّۃِ فَتَشۡقٰی
অনুবাদ: অতঃপর আমি বললাম, ‘হে আদম, নিশ্চয় এ তোমার ও তোমার স্ত্রীর শত্রু। সুতরাং সে যেন তোমাদের উভয়কে জান্নাত থেকে কিছুতেই বের করে না দেয়, তাহলে তোমরা দুর্ভোগ পোহাবে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১১৭)

122 ১২২
اَوَ مَنۡ کَانَ مَیۡتًا فَاَحۡیَیۡنٰهُ وَ جَعَلۡنَا لَهٗ نُوۡرًا یَّمۡشِیۡ بِهٖ فِی النَّاسِ کَمَنۡ مَّثَلُهٗ فِی الظُّلُمٰتِ لَیۡسَ بِخَارِجٍ مِّنۡهَا ؕ کَذٰلِکَ زُیِّنَ لِلۡکٰفِرِیۡنَ مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: যে ছিল মৃত, অতঃপর আমি তাকে জীবন দিয়েছি এবং তার জন্য নির্ধারণ করেছি আলো, যার মাধ্যমে সে মানুষের মধ্যে চলে, সে কি তার মত যে ঘোর অন্ধকারে রয়েছে, যেখান থেকে সে বের হতে পারে না? এভাবেই কাফিরদের জন্য তাদের কৃতকর্ম সুশোভিত করা হয়।
(আল-আনআম আয়াত: ১২২)

4 ৪
یَغۡفِرۡ لَکُمۡ مِّنۡ ذُنُوۡبِکُمۡ وَ یُؤَخِّرۡکُمۡ اِلٰۤی اَجَلٍ مُّسَمًّی ؕ اِنَّ اَجَلَ اللّٰهِ اِذَا جَآءَ لَا یُؤَخَّرُ ۘ لَوۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করবেন এবং তোমাদেরকে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অবকাশ দেবেন; আল্লাহর নির্ধারিত সময় আসলে কিছুতেই তা বিলম্বিত করা হয় না, যদি তোমরা জানতে’!
(নূহ আয়াত: ৪)

33 ৩৩
وَ قَالَ الۡمَلَاُ مِنۡ قَوۡمِهِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ کَذَّبُوۡا بِلِقَآءِ الۡاٰخِرَۃِ وَ اَتۡرَفۡنٰهُمۡ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۙ مَا هٰذَاۤ اِلَّا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ ۙ یَاۡکُلُ مِمَّا تَاۡکُلُوۡنَ مِنۡهُ وَ یَشۡرَبُ مِمَّا تَشۡرَبُوۡنَ
অনুবাদ: আর তার সম্প্রদায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিগণ যারা কুফরী করেছে, আখেরাতের সাক্ষাতকে অস্বীকার করেছে এবং আমি দুনিয়ার জীবনে যাদের ভোগ বিলাসিতা দিয়েছিলাম, তারা বলল, ‘সে কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ, সে তাই খায় যা থেকে তোমরা খাও এবং সে তাই পান করে যা থেকে তোমরা পান কর’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৩৩)

33 ৩৩
وَ هُوَ الَّذِیۡ خَلَقَ الَّیۡلَ وَ النَّهَارَ وَ الشَّمۡسَ وَ الۡقَمَرَ ؕ کُلٌّ فِیۡ فَلَکٍ یَّسۡبَحُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই রাত ও দিন এবং সূর্য ও চাঁদ সৃষ্টি করেছেন; সবাই নিজ নিজ কক্ষপথে বিচরণ করে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৩৩)

2 ২
اِنَّ الۡاِنۡسَانَ لَفِیۡ خُسۡرٍ ۙ
অনুবাদ: নিশ্চয় সকল মানুষ ক্ষতিগ্রস্ততায় নিপতিত।
(আল-আসর আয়াত: ২)

77 ৭৭
اَوَ لَمۡ یَرَ الۡاِنۡسَانُ اَنَّا خَلَقۡنٰهُ مِنۡ نُّطۡفَۃٍ فَاِذَا هُوَ خَصِیۡمٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: মানুষ কি দেখেনি যে, আমি তাকে সৃষ্টি করেছি শুক্রবিন্দু থেকে? অথচ সে (বনে যায়) একজন প্রকাশ্য কুটতর্ককারী।
(ইয়াসীন আয়াত: ৭৭)

19 ১৯
وَ اِلَی الۡجِبَالِ کَیۡفَ نُصِبَتۡ
অনুবাদ: আর পর্বতমালার দিকে, কীভাবে তা স্থাপন করা হয়েছে?
(আল-গাশিয়া আয়াত: ১৯)

33 ৩৩
کَذٰلِکَ الۡعَذَابُ ؕ وَ لَعَذَابُ الۡاٰخِرَۃِ اَکۡبَرُ ۘ لَوۡ کَانُوۡا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: এভাবেই হয় আযাব। আর পরকালের আযাব অবশ্যই আরো বড়, যদি তারা জানত।
(আল-কলম আয়াত: ৩৩)

16 ১৬
وَ اِذِ اعۡتَزَلۡتُمُوۡهُمۡ وَمَا یَعۡبُدُوۡنَ اِلَّا اللّٰهَ فَاۡ وٗۤا اِلَی الۡکَهۡفِ یَنۡشُرۡ لَکُمۡ رَبُّکُمۡ مِّنۡ رَّحۡمَتِهٖ وَیُهَیِّیٴۡ لَکُمۡ مِّنۡ اَمۡرِکُمۡ مِّرۡفَقًا
অনুবাদ: আর যখন তোমরা তাদের থেকে আলাদা হয়েছ এবং আল্লাহ ছাড়া যাদের তারা উপাসনা করে তাদের থেকেও, তখন গুহায় আশ্রয় নাও। তাহলে তোমাদের রব তোমাদের জন্য তার রহমত উন্মুক্ত করে দেবেন এবং তোমাদের জন্য তোমাদের জীবনোপকরণের বিষয়টি সহজ করে দেবেন।
(আল-কাহফ আয়াত: ১৬)

28 ২৮
وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّمَاۤ اَمۡوَالُکُمۡ وَ اَوۡلَادُکُمۡ فِتۡنَۃٌ ۙ وَّ اَنَّ اللّٰهَ عِنۡدَهٗۤ اَجۡرٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর জেনে রাখ, তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তো ফিতনা। আর নিশ্চয় আল্লাহ, তাঁর নিকট আছে মহা পুরস্কার।
(আল-আনফাল আয়াত: ২৮)

24 ২৪
وَ لَهُ الۡجَوَارِ الۡمُنۡشَئٰتُ فِی الۡبَحۡرِ کَالۡاَعۡلَامِ
অনুবাদ: আর সমুদ্রে চলমান পাহাড়সম জাহাজসমূহ তাঁরই।
(আর-রাহমান আয়াত: ২৪)

9 ৯
بَلۡ هُمۡ فِیۡ شَکٍّ یَّلۡعَبُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বরং সন্দেহের বশবর্তী হয়ে খেলতামাশা করছে।
(আদ-দুখান আয়াত: ৯)

1 ১
اَرَءَیۡتَ الَّذِیۡ یُکَذِّبُ بِالدِّیۡنِ ؕ
অনুবাদ: তুমি কি তাকে দেখেছ, যে হিসাব-প্রতিদানকে অস্বীকার করে?
(আল-মাঊন আয়াত: ১)

3 ৩
الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
অনুবাদ: দয়াময়, পরম দয়ালু, পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
(আল-ফাতিহা আয়াত: ৩)

27 ২৭
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَدۡخُلُوۡا بُیُوۡتًا غَیۡرَ بُیُوۡتِکُمۡ حَتّٰی تَسۡتَاۡنِسُوۡا وَ تُسَلِّمُوۡا عَلٰۤی اَهۡلِهَا ؕ ذٰلِکُمۡ خَیۡرٌ لَّکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা নিজদের গৃহ ছাড়া অন্য কারও গৃহে প্রবেশ করো না, যতক্ষণ না তোমরা অনুমতি নেবে এবং গৃহবাসীদেরকে সালাম দেবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।
(আন-নূর আয়াত: ২৭)

2 ২
تَنۡزِیۡلُ الۡکِتٰبِ مِنَ اللّٰهِ الۡعَزِیۡزِ الۡحَکِیۡمِ
অনুবাদ: এই কিতাব মহা পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময় আল্লাহর নিকট থেকে নাযিলকৃত।
(আল-আহকাফ আয়াত: ২)

36 ৩৬
وَ مَا کَانَ لِمُؤۡمِنٍ وَّ لَا مُؤۡمِنَۃٍ اِذَا قَضَی اللّٰهُ وَ رَسُوۡلُهٗۤ اَمۡرًا اَنۡ یَّکُوۡنَ لَهُمُ الۡخِیَرَۃُ مِنۡ اَمۡرِهِمۡ ؕ وَ مَنۡ یَّعۡصِ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ فَقَدۡ ضَلَّ ضَلٰلًا مُّبِیۡنًا
অনুবাদ: আর আল্লাহ ও তাঁর রাসূল কোন নির্দেশ দিলে কোন মুমিন পুরুষ ও নারীর জন্য নিজদের ব্যাপারে অন্য কিছু এখতিয়ার করার অধিকার থাকে না; আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে অমান্য করল সে স্পষ্টই পথভ্রষ্ট হবে।
(আল-আহযাব আয়াত: ৩৬)

22 ২২
فَهَلۡ عَسَیۡتُمۡ اِنۡ تَوَلَّیۡتُمۡ اَنۡ تُفۡسِدُوۡا فِی الۡاَرۡضِ وَ تُقَطِّعُوۡۤا اَرۡحَامَکُمۡ
অনুবাদ: তবে কি তোমরা প্রত্যাশা করছ যে, যদি তোমরা শাসন কর্তৃত্ব পাও, তবে তোমরা যমীনে বিপর্যয় সৃষ্টি করবে এবং তোমাদের আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করবে?
(মুহাম্মাদ আয়াত: ২২)

5 ৫
فَاِذَا انۡسَلَخَ الۡاَشۡهُرُ الۡحُرُمُ فَاقۡتُلُوا الۡمُشۡرِکِیۡنَ حَیۡثُ وَجَدۡتُّمُوۡهُمۡ وَ خُذُوۡهُمۡ وَ احۡصُرُوۡهُمۡ وَ اقۡعُدُوۡا لَهُمۡ کُلَّ مَرۡصَدٍ ۚ فَاِنۡ تَابُوۡا وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ فَخَلُّوۡا سَبِیۡلَهُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: অতঃপর যখন নিষিদ্ধ মাসগুলো অতিবাহিত হয়ে যাবে, তখন তোমরা মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে পাকড়াও কর, তাদেরকে অবরোধ কর এবং তাদের জন্য প্রতিটি ঘাঁটিতে বসে থাক। তবে যদি তারা তাওবা করে এবং সালাত কায়েম করে, আর যাকাত দেয়, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আত-তাওবা আয়াত: ৫)

8 ৮
اِنَّکُمۡ لَفِیۡ قَوۡلٍ مُّخۡتَلِفٍ ۙ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমরা মতবিরোধপূর্ণ কথায় লিপ্ত।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৮)

38 ৩৮
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَا لَکُمۡ اِذَا قِیۡلَ لَکُمُ انۡفِرُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ اثَّاقَلۡتُمۡ اِلَی الۡاَرۡضِ ؕ اَرَضِیۡتُمۡ بِالۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا مِنَ الۡاٰخِرَۃِ ۚ فَمَا مَتَاعُ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا فِی الۡاٰخِرَۃِ اِلَّا قَلِیۡلٌ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমাদের কী হল, যখন তোমাদের বলা হয়, আল্লাহর রাস্তায় (যুদ্ধে) বের হও, তখন তোমরা যমীনের প্রতি প্রবলভাবে ঝুঁকে পড়? তবে কি তোমরা আখিরাতের পরিবর্তে দুনিয়ার জীবনে সন্তুষ্ট হলে? অথচ দুনিয়ার জীবনের ভোগ-সামগ্রী আখিরাতের তুলনায় একেবারেই নগণ্য।
(আত-তাওবা আয়াত: ৩৮)

50 ৫০
وَ هٰذَا ذِکۡرٌ مُّبٰرَکٌ اَنۡزَلۡنٰهُ ؕ اَفَاَنۡتُمۡ لَهٗ مُنۡکِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর এটা বরকতময় উপদেশ, যা আমি নাযিল করেছি। তবুও কি তোমরা তা অস্বীকার করবে?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৫০)

75 ৭৫
اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّلۡمُتَوَسِّمِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এতে পর্যবেক্ষণকারীদের জন্য রয়েছে নিদর্শনমালা।
(আল-হিজর আয়াত: ৭৫)

6 ৬
وَ کَذٰلِکَ حَقَّتۡ کَلِمَتُ رَبِّکَ عَلَی الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَنَّهُمۡ اَصۡحٰبُ النَّارِ
অনুবাদ: আর এভাবে কাফিরদের ক্ষেত্রে তোমার রবের বাণী সত্যে পরিণত হল যে, নিশ্চয় এরা জাহান্নামী।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৬)

158 ১৫৮
هَلۡ یَنۡظُرُوۡنَ اِلَّاۤ اَنۡ تَاۡتِیَهُمُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ اَوۡ یَاۡتِیَ رَبُّکَ اَوۡ یَاۡتِیَ بَعۡضُ اٰیٰتِ رَبِّکَ ؕ یَوۡمَ یَاۡتِیۡ بَعۡضُ اٰیٰتِ رَبِّکَ لَا یَنۡفَعُ نَفۡسًا اِیۡمَانُهَا لَمۡ تَکُنۡ اٰمَنَتۡ مِنۡ قَبۡلُ اَوۡ کَسَبَتۡ فِیۡۤ اِیۡمَانِهَا خَیۡرًا ؕ قُلِ انۡتَظِرُوۡۤا اِنَّا مُنۡتَظِرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি এরই অপেক্ষা করছে যে, তাদের নিকট ফেরেশতাগণ হাযির হবে, কিংবা তোমার রব উপস্থিত হবে অথবা প্রকাশ পাবে তোমার রবের নিদর্শনসমূহের কিছু? যেদিন তোমার রবের নিদর্শনসমূহের কিছু প্রকাশ পাবে, সেদিন কোন ব্যক্তিরই তার ঈমান উপকারে আসবে না, যে পূর্বে ঈমান আনেনি, কিংবা সে তার ঈমানে কোন কল্যাণ অর্জন করেনি। বল, ‘তোমরা অপেক্ষা কর, আমরাও অপেক্ষা করছি’।
(আল-আনআম আয়াত: ১৫৮)

33 ৩৩
اَوَ لَمۡ یَرَوۡا اَنَّ اللّٰهَ الَّذِیۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ وَ لَمۡ یَعۡیَ بِخَلۡقِهِنَّ بِقٰدِرٍ عَلٰۤی اَنۡ یُّحۡیِۦَ الۡمَوۡتٰی ؕ بَلٰۤی اِنَّهٗ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: তারা কি দেখে না যে, নিশ্চয় আল্লাহ, যিনি আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন আর এগুলোর সৃষ্টিতে তিনি ক্লান্ত হননি, তিনি মৃতদেরকে জীবন দিতে সক্ষম? অবশ্যই হ্যাঁ, নিশ্চয় তিনি সকল কিছুর ওপর ক্ষমতাবান।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৩৩)

22 ২২
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ حَبِطَتۡ اَعۡمَالُهُمۡ فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ ۫ وَ مَا لَهُمۡ مِّنۡ نّٰصِرِیۡنَ
অনুবাদ: ওরাই, যাদের আমলসমূহ দুনিয়া ও আখিরাতে নিষ্ফল হয়েছে এবং তাদের কোন সাহায্যকারী নেই।
(আলে-ইমরান আয়াত: ২২)

8 ৮
اَفَمَنۡ زُیِّنَ لَهٗ سُوۡٓءُ عَمَلِهٖ فَرَاٰهُ حَسَنًا ؕ فَاِنَّ اللّٰهَ یُضِلُّ مَنۡ یَّشَآءُ وَ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ ۫ۖ فَلَا تَذۡهَبۡ نَفۡسُکَ عَلَیۡهِمۡ حَسَرٰتٍ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلِیۡمٌۢ بِمَا یَصۡنَعُوۡنَ
অনুবাদ: কাউকে যদি তার অসৎ কাজ সুশোভিত করে দেখানো হয় অতঃপর সে ওটাকে ভাল মনে করে, (সে কি ঐ ব্যক্তির সমান যে ভালকে ভাল এবং মন্দকে মন্দ দেখে?) কেননা আল্লাহ যাকে ইচ্ছা গোমরাহ করেন আর যাকে ইচ্ছা হিদায়াত দান করেন; অতএব তাদের জন্য আফসোস করে নিজে ধ্বংস হয়ো না। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা জানেন।
(ফাতির আয়াত: ৮)

92 ৯২
ثُمَّ اَتۡبَعَ سَبَبًا
অনুবাদ: তারপর সে আরেক পথ অবলম্বন করল।
(আল-কাহফ আয়াত: ৯২)

52 ৫২
وَ مَنۡ یُّطِعِ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ وَ یَخۡشَ اللّٰهَ وَ یَتَّقۡهِ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡفَآئِزُوۡنَ
অনুবাদ: আর যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে, আল্লাহকে ভয় করে এবং তাঁর তাকওয়া অবলম্বন করে, তারাই কৃতকার্য।
(আন-নূর আয়াত: ৫২)

27 ২৭
وَ مَا خَلَقۡنَا السَّمَآءَ وَ الۡاَرۡضَ وَ مَا بَیۡنَهُمَا بَاطِلًا ؕ ذٰلِکَ ظَنُّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ۚ فَوَیۡلٌ لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنَ النَّارِ
অনুবাদ: আর আসমান, যমীন এবং এ দু’য়ের মধ্যে যা আছে তা আমি অনর্থক সৃষ্টি করিনি। এটা কাফিরদের ধারণা, সুতরাং কাফিরদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের দুর্ভোগ।
(সোয়াদ আয়াত: ২৭)

15 ১৫
وَّ لَوۡ اَلۡقٰی مَعَاذِیۡرَهٗ
অনুবাদ: যদিও সে নানা অজুহাত পেশ করে থাকে।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ১৫)

280 ২৮০
وَ اِنۡ کَانَ ذُوۡ عُسۡرَۃٍ فَنَظِرَۃٌ اِلٰی مَیۡسَرَۃٍ ؕ وَ اَنۡ تَصَدَّقُوۡا خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি সে অসচ্ছল হয়, তাহলে সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত তার অবকাশ রয়েছে। আর সদাকা করে দেয়া তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৮০)

26 ২৬
وَ لَمۡ اَدۡرِ مَا حِسَابِیَهۡ
অনুবাদ: ‘আর যদি আমি না জানতাম আমার হিসাব’!
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ২৬)

9 ৯
وَ لَئِنۡ سَاَلۡتَهُمۡ مَّنۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ لَیَقُوۡلُنَّ خَلَقَهُنَّ الۡعَزِیۡزُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: আর তুমি যদি জিজ্ঞাসা কর, আসমানসমূহ ও যমীন কে সৃষ্টি করেছেন? তারা অবশ্যই বলবে, মহাপরাক্রমশালী সর্বজ্ঞই কেবল এগুলো সৃষ্টি করেছেন।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৯)

32 ৩২
کَلَّا وَ الۡقَمَرِ
অনুবাদ: কখনো নয়, চাঁদের কসম!
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৩২)

59 ৫৯
قَالُوۡا مَنۡ فَعَلَ هٰذَا بِاٰلِهَتِنَاۤ اِنَّهٗ لَمِنَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমাদের দেবদেবীগুলোর সাথে কে এমনটি করল? নিশ্চয় সে যালিম’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৫৯)

2 ২
عَنِ النَّبَاِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: মহাসংবাদটি সম্পর্কে,
(আন-নাবা আয়াত: ২)

33 ৩৩
یَوۡمَ تُوَلُّوۡنَ مُدۡبِرِیۡنَ ۚ مَا لَکُمۡ مِّنَ اللّٰهِ مِنۡ عَاصِمٍ ۚ وَ مَنۡ یُّضۡلِلِ اللّٰهُ فَمَا لَهٗ مِنۡ هَادٍ
অনুবাদ: ‘যেদিন তোমরা পিছনে পালাতে চাইবে আল্লাহর থেকে তোমাদেরকে রক্ষা করার জন্য কেউ থাকবে না; আর আল্লাহ যাকে বিভ্রান্ত করেন তার জন্য কোন হিদায়াতকারী নেই’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৩৩)

63 ৬৩
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ یَعۡلَمُ اللّٰهُ مَا فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ ٭ فَاَعۡرِضۡ عَنۡهُمۡ وَ عِظۡهُمۡ وَ قُلۡ لَّهُمۡ فِیۡۤ اَنۡفُسِهِمۡ قَوۡلًۢا بَلِیۡغًا
অনুবাদ: ওরা হল সেসব লোক, যাদের অন্তরে কি আছে আল্লাহ তা জানেন। সুতরাং তুমি তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও এবং তাদেরকে সদুপদেশ দাও। আর তাদেরকে তাদের নিজদের ব্যাপারে মর্মস্পর্শী কথা বল।
(আন-নিসা আয়াত: ৬৩)

103 ১০৩
لَا یَحۡزُنُهُمُ الۡفَزَعُ الۡاَکۡبَرُ وَ تَتَلَقّٰهُمُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ ؕ هٰذَا یَوۡمُکُمُ الَّذِیۡ کُنۡتُمۡ تُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: মহাভীতি তাদেরকে পেরেশান করবে না। আর ফেরেশতারা তাদেরকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বলবে, ‘এটাই তোমাদের সেই দিন, যার ওয়াদা তোমাদেরকে দেয়া হয়েছিল’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১০৩)

26 ২৬
وَّ لَا یُوۡثِقُ وَ ثَاقَهٗۤ اَحَدٌ
অনুবাদ: আর কেউ তাঁর বাঁধার মত বাঁধতে পারবে না।
(আল-ফাজর আয়াত: ২৬)

116 ১১৬
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَنۡ تُغۡنِیَ عَنۡهُمۡ اَمۡوَالُهُمۡ وَ لَاۤ اَوۡلَادُهُمۡ مِّنَ اللّٰهِ شَیۡـًٔا ؕ وَ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা কুফরী করে, আল্লাহর বিপক্ষে তাদের ধন-সম্পদ না তাদের কোন কাজে আসবে, আর না তাদের সন্তানাদি। আর তারা আগুনের অধিবাসী। তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১১৬)

7 ৭
کَیۡفَ یَکُوۡنُ لِلۡمُشۡرِکِیۡنَ عَهۡدٌ عِنۡدَ اللّٰهِ وَ عِنۡدَ رَسُوۡلِهٖۤ اِلَّا الَّذِیۡنَ عٰهَدۡتُّمۡ عِنۡدَ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ ۚ فَمَا اسۡتَقَامُوۡا لَکُمۡ فَاسۡتَقِیۡمُوۡا لَهُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: কীভাবে মুশরিকদের জন্য অঙ্গীকার থাকবে আল্লাহর কাছে ও তাঁর রাসূলের কাছে? অবশ্য যাদের সাথে মসজিদে হারামে তোমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়েছ তাদের কথা আলাদা। অতএব যতক্ষণ তারা তোমাদের জন্য ঠিক থাকে, ততক্ষণ তোমরাও তাদের জন্য ঠিক থাক। নিশ্চয় আল্লাহ মুত্তাকীদের ভালবাসেন।
(আত-তাওবা আয়াত: ৭)

102 ১০২
فَلَمَّا بَلَغَ مَعَهُ السَّعۡیَ قَالَ یٰبُنَیَّ اِنِّیۡۤ اَرٰی فِی الۡمَنَامِ اَنِّیۡۤ اَذۡبَحُکَ فَانۡظُرۡ مَاذَا تَرٰی ؕ قَالَ یٰۤاَبَتِ افۡعَلۡ مَا تُؤۡمَرُ ۫ سَتَجِدُنِیۡۤ اِنۡ شَآءَ اللّٰهُ مِنَ الصّٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন সে তার সাথে চলাফেরা করার বয়সে পৌঁছল, তখন সে বলল, ‘হে প্রিয় বৎস, আমি স্বপ্নে দেখেছি যে, আমি তোমাকে যবেহ করছি, অতএব দেখ তোমার কী অভিমত’; সে বলল, ‘হে আমার পিতা, আপনাকে যা আদেশ করা হয়েছে, আপনি তাই করুন। আমাকে ইনশাআল্লাহ আপনি অবশ্যই ধৈর্যশীলদের অন্তর্ভুক্ত পাবেন’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১০২)

54 ৫৪
وَ اَنِیۡبُوۡۤا اِلٰی رَبِّکُمۡ وَ اَسۡلِمُوۡا لَهٗ مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَکُمُ الۡعَذَابُ ثُمَّ لَا تُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা তোমাদের রবের অভিমুখী হও এবং তোমাদের উপর আযাব আসার পূর্বেই তার কাছে আত্মসমর্পণ কর। তার (আযাব আসার) পরে তোমাদেরকে সাহায্য করা হবে না।
(আয-যুমার আয়াত: ৫৪)

3 ৩
اِتَّبِعُوۡا مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکُمۡ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ لَا تَتَّبِعُوۡا مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اَوۡلِیَآءَ ؕ قَلِیۡلًا مَّا تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের প্রতি তোমাদের রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা অনুসরণ কর এবং তাকে ছাড়া অন্য অভিভাবকের অনুসরণ করো না। তোমরা সামান্যই উপদেশ গ্রহণ কর।
(আল-আরাফ আয়াত: ৩)

41 ৪১
قَالَ نَکِّرُوۡا لَهَا عَرۡشَهَا نَنۡظُرۡ اَتَهۡتَدِیۡۤ اَمۡ تَکُوۡنُ مِنَ الَّذِیۡنَ لَا یَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: সুলাইমান বলল, ‘তোমরা তার জন্য তার সিংহাসনের আকার-আকৃতি পরিবর্তন করে দাও। দেখব সে সঠিক দিশা পায় নাকি তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়ে, যারা সঠিক দিশা পায় না’।
(আন-নামাল আয়াত: ৪১)

173 ১৭৩
فَاَمَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ فَیُوَفِّیۡهِمۡ اُجُوۡرَهُمۡ وَ یَزِیۡدُهُمۡ مِّنۡ فَضۡلِهٖ ۚ وَ اَمَّا الَّذِیۡنَ اسۡتَنۡکَفُوۡا وَ اسۡتَکۡبَرُوۡا فَیُعَذِّبُهُمۡ عَذَابًا اَلِیۡمًا ۬ۙ وَّ لَا یَجِدُوۡنَ لَهُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَلِیًّا وَّ لَا نَصِیۡرًا
অনুবাদ: পক্ষান্তরে যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, তিনি তাদেরকে তাদের পুরষ্কার পরিপূর্ণ দেবেন এবং তাঁর অনুগ্রহে তাদেরকে বাড়িয়ে দেবেন। আর যারা হেয় জ্ঞান করেছে এবং অহঙ্কার করেছে, তিনি তাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি দেবেন এবং তারা তাদের জন্য আল্লাহ ছাড়া কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী পাবে না।
(আন-নিসা আয়াত: ১৭৩)

19 ১৯
وَ مَنۡ اَرَادَ الۡاٰخِرَۃَ وَ سَعٰی لَهَا سَعۡیَهَا وَ هُوَ مُؤۡمِنٌ فَاُولٰٓئِکَ کَانَ سَعۡیُهُمۡ مَّشۡکُوۡرًا
অনুবাদ: আর যে আখিরাত চায় এবং তার জন্য যথাযথ চেষ্টা করে মুমিন অবস্থায়, তাদের চেষ্টা হবে পুরস্কারযোগ্য।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১৯)

14 ১৪
وَ مَا تَفَرَّقُوۡۤا اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَهُمُ الۡعِلۡمُ بَغۡیًۢا بَیۡنَهُمۡ ؕ وَ لَوۡ لَا کَلِمَۃٌ سَبَقَتۡ مِنۡ رَّبِّکَ اِلٰۤی اَجَلٍ مُّسَمًّی لَّقُضِیَ بَیۡنَهُمۡ ؕ وَ اِنَّ الَّذِیۡنَ اُوۡرِثُوا الۡکِتٰبَ مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ لَفِیۡ شَکٍّ مِّنۡهُ مُرِیۡبٍ
অনুবাদ: আর তাদের কাছে জ্ঞান আসার পরও তারা কেবল নিজদের মধ্যকার বিদ্বেষের কারণে মতভেদ করেছে; একটি নির্দিষ্ট কাল পর্যন্ত অবকাশ সম্পর্কে তোমার রবের পূর্ব সিদ্ধান্ত না থাকলে তাদের বিষয়ে ফয়সালা হয়ে যেত। আর তাদের পরে যারা কিতাবের উত্তরাধিকারী হয়েছিল, তারা সে সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর সন্দেহে রয়েছে।
(আশ-শূরা আয়াত: ১৪)

23 ২৩
هُوَ اللّٰهُ الَّذِیۡ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ اَلۡمَلِکُ الۡقُدُّوۡسُ السَّلٰمُ الۡمُؤۡمِنُ الۡمُهَیۡمِنُ الۡعَزِیۡزُ الۡجَبَّارُ الۡمُتَکَبِّرُ ؕ سُبۡحٰنَ اللّٰهِ عَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: তিনিই আল্লাহ; যিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই, তিনিই বাদশাহ, মহাপবিত্র, ত্রুটিমুক্ত, নিরাপত্তাদানকারী, রক্ষক, মহাপরাক্রমশালী, মহাপ্রতাপশালী, অতীব মহিমান্বিত, তারা যা শরীক করে তা হতে পবিত্র মহান।
(আল-হাশর আয়াত: ২৩)

106 ১০৬
وَ اٰخَرُوۡنَ مُرۡجَوۡنَ لِاَمۡرِ اللّٰهِ اِمَّا یُعَذِّبُهُمۡ وَ اِمَّا یَتُوۡبُ عَلَیۡهِمۡ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহর আদেশের অপেক্ষায় অপর কিছু লোকের সিদ্ধান্ত পিছিয়ে দেয়া হলো। তিনি তাদেরকে আযাব দেবেন নয়তো তাদের তাওবা কবূল করবেন। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
(আত-তাওবা আয়াত: ১০৬)

105 ১০৫
حَقِیۡقٌ عَلٰۤی اَنۡ لَّاۤ اَقُوۡلَ عَلَی اللّٰهِ اِلَّا الۡحَقَّ ؕ قَدۡ جِئۡتُکُمۡ بِبَیِّنَۃٍ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ فَاَرۡسِلۡ مَعِیَ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ
অনুবাদ: সমীচীন যে, আমি আল্লাহ সম্পর্কে সত্য ছাড়া বলব না। আমি তোমাদের রবের নিকট থেকে স্পষ্ট প্রমাণ নিয়ে তোমাদের কাছে এসেছি। সুতরাং তুমি বনী ইসরাঈলকে আমার সাথে পাঠিয়ে দাও।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১০৫)

279 ২৭৯
فَاِنۡ لَّمۡ تَفۡعَلُوۡا فَاۡذَنُوۡا بِحَرۡبٍ مِّنَ اللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ ۚ وَ اِنۡ تُبۡتُمۡ فَلَکُمۡ رُءُوۡسُ اَمۡوَالِکُمۡ ۚ لَا تَظۡلِمُوۡنَ وَ لَا تُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: কিন্তু যদি তোমরা তা না কর তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা নাও, আর যদি তোমরা তাওবা কর, তবে তোমাদের মূলধন তোমাদেরই থাকবে। তোমরা যুলম করবে না এবং তোমাদের যুলম করা হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৭৯)

26 ২৬
قِیۡلَ ادۡخُلِ الۡجَنَّۃَ ؕ قَالَ یٰلَیۡتَ قَوۡمِیۡ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তাকে বলা হল, ‘জান্নাতে প্রবেশ কর’। সে বলল, ‘হায়! আমার কওম যদি জানতে পারত’,
(ইয়াসীন আয়াত: ২৬)

87 ৮৭
وَ مِنۡ اٰبَآئِهِمۡ وَ ذُرِّیّٰتِهِمۡ وَ اِخۡوَانِهِمۡ ۚ وَ اجۡتَبَیۡنٰهُمۡ وَ هَدَیۡنٰهُمۡ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: আর (আমি হিদায়াত দান করেছি) তাদের পিতৃপুরুষ, বংশধর ও ভাইদের মধ্য থেকে, আর তাদেরকে আমি বাছাই করেছি এবং তাদেরকে সরল পথের দিকে পরিচালিত করেছি।
(আল-আনআম আয়াত: ৮৭)

58 ৫৮
وَ الَّذِیۡنَ یُؤۡذُوۡنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ الۡمُؤۡمِنٰتِ بِغَیۡرِ مَا اکۡتَسَبُوۡا فَقَدِ احۡتَمَلُوۡا بُهۡتَانًا وَّ اِثۡمًا مُّبِیۡنًا
অনুবাদ: আর যারা মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদেরকে তাদের কৃত কোন অন্যায় ছাড়াই কষ্ট দেয়, নিশ্চয় তারা বহন করবে অপবাদ ও সুস্পষ্ট পাপ।
(আল-আহযাব আয়াত: ৫৮)

2 ২
تَنۡزِیۡلُ الۡکِتٰبِ مِنَ اللّٰهِ الۡعَزِیۡزِ الۡعَلِیۡمِ ۙ
অনুবাদ: মহাপরাক্রমশালী সর্বজ্ঞানী আল্লাহর পক্ষ থেকে এই কিতাব নাযিলকৃত।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ২)

14 ১৪
لَهٗ دَعۡوَۃُ الۡحَقِّ ؕ وَ الَّذِیۡنَ یَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِهٖ لَا یَسۡتَجِیۡبُوۡنَ لَهُمۡ بِشَیۡءٍ اِلَّا کَبَاسِطِ کَفَّیۡهِ اِلَی الۡمَآءِ لِیَبۡلُغَ فَاهُ وَ مَا هُوَ بِبَالِغِهٖ ؕ وَ مَا دُعَآءُ الۡکٰفِرِیۡنَ اِلَّا فِیۡ ضَلٰلٍ
অনুবাদ: সত্যের আহবান তাঁরই, আর যারা তাকে ছাড়া অন্যদেরকে ডাকে, তারা তাদের ডাকে সামান্যও সাড়া দিতে পারে না, বরং (তাদের দৃষ্টান্ত) ঐ ব্যক্তির মত, যে পানির দিকে তার দু’হাত বাড়িয়ে দেয় যেন তা তার মুখে পৌঁছে অথচ তা তার কাছে পৌঁছবার নয়। আর কাফেরদের ডাক তো শুধু ভ্রষ্টতায় পর্যবসিত হয়।
(আর-রাদ আয়াত: ১৪)

94 ৯৪
وَ مَا مَنَعَ النَّاسَ اَنۡ یُّؤۡمِنُوۡۤا اِذۡ جَآءَهُمُ الۡهُدٰۤی اِلَّاۤ اَنۡ قَالُوۡۤا اَبَعَثَ اللّٰهُ بَشَرًا رَّسُوۡلًا
অনুবাদ: আর যখন মানুষের নিকট হিদায়াত আসে তখন তাদের ঈমান আনতে বাধা দেয় তাদের এ কথা যে, ‘আল্লাহ কি মানুষকে রাসূল হিসেবে পাঠিয়েছেন’?
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৯৪)

93 ৯৩
کُلُّ الطَّعَامِ کَانَ حِلًّا لِّبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ اِلَّا مَا حَرَّمَ اِسۡرَآءِیۡلُ عَلٰی نَفۡسِهٖ مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ تُنَزَّلَ التَّوۡرٰىۃُ ؕ قُلۡ فَاۡتُوۡا بِالتَّوۡرٰىۃِ فَاتۡلُوۡهَاۤ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: সকল খাবার বনী ইসরাঈলের জন্য হালাল ছিল। তবে ইসরাঈল তার নিজের উপর যা হারাম করেছিল তাওরাত অবতীর্ণ হওয়ার পূর্বে। বল, ‘তাহলে তোমরা তাওরাত নিয়ে আস, অতঃপর তা তিলাওয়াত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৯৩)

1 ১
سَبَّحَ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ۚ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে, সবই আল্লাহর তাসবীহ পাঠ করে। আর তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-হাদীদ আয়াত: ১)

77 ৭৭
سُنَّۃَ مَنۡ قَدۡ اَرۡسَلۡنَا قَبۡلَکَ مِنۡ رُّسُلِنَا وَ لَا تَجِدُ لِسُنَّتِنَا تَحۡوِیۡلًا
অনুবাদ: তাদের নিয়ম অনুসারে যাদেরকে আমি আমার রাসূলদের মধ্যে তোমার পূর্বে পাঠিয়েছিলাম এবং তুমি আমার নিয়মে কোন পরিবর্তন পাবে না।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৭৭)

126 ১২৬
وَ مَا تَنۡقِمُ مِنَّاۤ اِلَّاۤ اَنۡ اٰمَنَّا بِاٰیٰتِ رَبِّنَا لَمَّا جَآءَتۡنَا ؕ رَبَّنَاۤ اَفۡرِغۡ عَلَیۡنَا صَبۡرًا وَّ تَوَفَّنَا مُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি আমাদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করছ শুধু এ কারণে যে, আমরা আমাদের রবের আয়াতসমূহের প্রতি ঈমান এনেছি, যখন তা আমাদের কাছে এসেছে। হে আমাদের রব, আমাদেরকে পরিপূর্ণ ধৈর্য দান করুন এবং মুসলিম হিসাবে আমাদেরকে মৃত্যু দান করুন।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১২৬)

170 ১৭০
فَنَجَّیۡنٰهُ وَ اَهۡلَهٗۤ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তাকে ও তার পরিবার-পরিজন সবাইকে রক্ষা করলাম।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৭০)

13 ১৩
لَا تَرۡکُضُوۡا وَ ارۡجِعُوۡۤا اِلٰی مَاۤ اُتۡرِفۡتُمۡ فِیۡهِ وَ مَسٰکِنِکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تُسۡـَٔلُوۡنَ
অনুবাদ: (তাদেরকে বলা হল) ‘পলায়ন করো না, বরং তোমাদের ভোগ-বিলাসিতায় এবং ঘরবাড়িতে ফিরে যাও, যেন তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হয়’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১৩)

15 ১৫
وَ الّٰتِیۡ یَاۡتِیۡنَ الۡفَاحِشَۃَ مِنۡ نِّسَآئِکُمۡ فَاسۡتَشۡهِدُوۡا عَلَیۡهِنَّ اَرۡبَعَۃً مِّنۡکُمۡ ۚ فَاِنۡ شَهِدُوۡا فَاَمۡسِکُوۡ هُنَّ فِی الۡبُیُوۡتِ حَتّٰی یَتَوَفّٰهُنَّ الۡمَوۡتُ اَوۡ یَجۡعَلَ اللّٰهُ لَهُنَّ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: আর তোমাদের নারীদের মধ্য থেকে যারা ব্যভিচার করে, তোমরা তাদের উপর তোমাদের মধ্য থেকে চার জন সাক্ষী উপস্থিত কর। অতঃপর যদি তারা সাক্ষ্য দেয় তবে তোমরা তাদেরকে ঘরের মধ্যে আবদ্ধ রাখ যতক্ষণ না মৃত্যু তাদের জীবন শেষ করে দেয়। অথবা আল্লাহ তাদের জন্য কোন পথ তৈরি করে দেন।
(আন-নিসা আয়াত: ১৫)

75 ৭৫
وَ لَوۡ رَحِمۡنٰهُمۡ وَ کَشَفۡنَا مَا بِهِمۡ مِّنۡ ضُرٍّ لَّلَجُّوۡا فِیۡ طُغۡیَانِهِمۡ یَعۡمَهُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি আমি তাদের দয়া করতাম এবং তাদের দুঃখ-দুর্দশা থেকে মুক্ত করতাম, তবুও তারা অবাধ্যতায় বিভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়াত।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৭৫)

3 ৩
مِّنَ اللّٰهِ ذِی الۡمَعَارِجِ
অনুবাদ: ঊর্ধ্বারোহণের সোপানসমূহের অধিকারী আল্লাহর পক্ষ থেকে,
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৩)

42 ৪২
وَ لَا بِقَوۡلِ کَاهِنٍ ؕ قَلِیۡلًا مَّا تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর কোন গণকের কথাও নয়। তোমরা কমই উপদেশ গ্রহণ কর।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৪২)

6 ৬
فَقَدۡ کَذَّبُوۡا فَسَیَاۡتِیۡهِمۡ اَنۡۢبٰٓؤُا مَا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব অবশ্যই তারা অস্বীকার করেছে। কাজেই তারা যা নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করত, তার সংবাদ অচিরেই তাদের কাছে এসে পড়বে।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৬)

45 ৪৫
نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِجَبَّارٍ ۟ فَذَکِّرۡ بِالۡقُرۡاٰنِ مَنۡ یَّخَافُ وَعِیۡدِ
অনুবাদ: এরা যা বলে আমি তা সবচেয়ে ভাল জানি। আর তুমি তাদের উপর কোন জোর- জবরদস্তিকারী নও। সুতরাং যে আমার ধমককে ভয় করে তাকে কুরআনের সাহায্যে উপদেশ দাও।
(কাফ আয়াত: ৪৫)

7 ৭
کَلَّاۤ اِنَّ کِتٰبَ الۡفُجَّارِ لَفِیۡ سِجِّیۡنٍ ؕ
অনুবাদ: কখনো নয়, নিশ্চয় পাপাচারীদের ‘আমলনামা সিজ্জীনে।*
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৭)

26 ২৬
ثُمَّ اَنۡزَلَ اللّٰهُ سَکِیۡنَتَهٗ عَلٰی رَسُوۡلِهٖ وَ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ اَنۡزَلَ جُنُوۡدًا لَّمۡ تَرَوۡهَا وَ عَذَّبَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ؕ وَ ذٰلِکَ جَزَآءُ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর আল্লাহ তাঁর পক্ষ থেকে প্রশান্তি নাযিল করলেন তাঁর রাসূলের উপর ও মুমিনদের উপর এবং নাযিল করলেন এমন সৈন্যবাহিনী যাদেরকে তোমরা দেখনি, আর কাফিরদেরকে আযাব দিলেন। আর এটা কাফিরদের কর্মফল।
(আত-তাওবা আয়াত: ২৬)

42 ৪২
مَا سَلَکَکُمۡ فِیۡ سَقَرَ
অনুবাদ: কিসে তোমাদেরকে জাহান্নামের আগুনে প্রবেশ করাল?
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৪২)

73 ৭৩
لَکُمۡ فِیۡهَا فَاکِهَۃٌ کَثِیۡرَۃٌ مِّنۡهَا تَاۡکُلُوۡنَ
অনুবাদ: সেখানে তোমাদের জন্য রয়েছে অনেক ফলমূল, যা থেকে তোমরা খাবে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৭৩)

63 ৬৩
فَاِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّ اللّٰهَ عَلِیۡمٌۢ بِالۡمُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: তবুও যদি তারা উপেক্ষা করে, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ফাসাদ সৃষ্টিকারীদের সম্পর্কে অবগত।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৬৩)

3 ৩
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَا تَاۡتِیۡنَا السَّاعَۃُ ؕ قُلۡ بَلٰی وَ رَبِّیۡ لَتَاۡتِیَنَّکُمۡ ۙ عٰلِمِ الۡغَیۡبِ ۚ لَا یَعۡزُبُ عَنۡهُ مِثۡقَالُ ذَرَّۃٍ فِی السَّمٰوٰتِ وَ لَا فِی الۡاَرۡضِ وَ لَاۤ اَصۡغَرُ مِنۡ ذٰلِکَ وَ لَاۤ اَکۡبَرُ اِلَّا فِیۡ کِتٰبٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর কাফিররা বলে, ‘কিয়ামত আমাদের কাছে আসবে না।’ বল, ‘অবশ্যই, আমার রবের কসম! যিনি গায়েব সম্পর্কে অবগত, তা তোমাদের কাছে আসবেই। আসমানসমূহ ও যমীনে অনু পরিমাণ কিংবা তদপেক্ষা ছোট অথবা বড় কিছুই তাঁর অগোচরে নেই, বরং সবই সুস্পষ্ট কিতাবে রয়েছে,
(সাবা আয়াত: ৩)

21 ২১
وَ کَیۡفَ تَاۡخُذُوۡنَهٗ وَ قَدۡ اَفۡضٰی بَعۡضُکُمۡ اِلٰی بَعۡضٍ وَّ اَخَذۡنَ مِنۡکُمۡ مِّیۡثَاقًا غَلِیۡظًا
অনুবাদ: আর তোমরা তা কীভাবে নেবে অথচ তোমরা একে অপরের সাথে একান্তে মিলিত হয়েছ; আর তারা তোমাদের থেকে নিয়েছিল দৃঢ় অঙ্গীকার?
(আন-নিসা আয়াত: ২১)

158 ১৫৮
بَلۡ رَّفَعَهُ اللّٰهُ اِلَیۡهِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَزِیۡزًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: বরং আল্লাহ তাঁর কাছে তাকে তুলে নিয়েছেন এবং আল্লাহ মহা পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নিসা আয়াত: ১৫৮)

9 ৯
رَبُّ الۡمَشۡرِقِ وَ الۡمَغۡرِبِ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ فَاتَّخِذۡهُ وَکِیۡلًا
অনুবাদ: তিনি পূর্ব ও পশ্চিমের রব, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। সুতরাং তাঁকেই তুমি কার্য সম্পাদনকারীরূপে গ্রহণ কর।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ৯)

118 ১১৮
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَتَّخِذُوۡا بِطَانَۃً مِّنۡ دُوۡنِکُمۡ لَا یَاۡلُوۡنَکُمۡ خَبَالًا ؕ وَدُّوۡا مَا عَنِتُّمۡ ۚ قَدۡ بَدَتِ الۡبَغۡضَآءُ مِنۡ اَفۡوَاهِهِمۡ ۚۖ وَ مَا تُخۡفِیۡ صُدُوۡرُهُمۡ اَکۡبَرُ ؕ قَدۡ بَیَّنَّا لَکُمُ الۡاٰیٰتِ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা তোমাদের ছাড়া অন্য কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা তোমাদের সর্বনাশ করতে ত্রুটি করবে না। তারা তোমাদের মারাত্মক ক্ষতি কামনা করে। তাদের মুখ থেকে তো শত্রুতা প্রকাশ পেয়ে গিয়েছে। আর তাদের অন্তরসমূহ যা গোপন করে তা অধিক ভয়াবহ। অবশ্যই আমি তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ স্পষ্ট বর্ণনা করেছি। যদি তোমরা উপলব্ধি করতে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১১৮)

15 ১৫
وَ اِنۡ جَاهَدٰکَ عَلٰۤی اَنۡ تُشۡرِکَ بِیۡ مَا لَیۡسَ لَکَ بِهٖ عِلۡمٌ ۙ فَلَا تُطِعۡهُمَا وَ صَاحِبۡهُمَا فِی الدُّنۡیَا مَعۡرُوۡفًا ۫ وَّ اتَّبِعۡ سَبِیۡلَ مَنۡ اَنَابَ اِلَیَّ ۚ ثُمَّ اِلَیَّ مَرۡجِعُکُمۡ فَاُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তারা তোমাকে আমার সাথে শিরক করতে জোর চেষ্টা করে, যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই, তখন তাদের আনুগত্য করবে না এবং দুনিয়ায় তাদের সাথে বসবাস করবে সদ্ভাবে। আর অনুসরণ কর তার পথ, যে আমার অভিমুখী হয়। তারপর আমার কাছেই তোমাদের প্রত্যাবর্তন। তখন আমি তোমাদেরকে জানিয়ে দেব, যা তোমরা করতে।
(লুকমান আয়াত: ১৫)

16 ১৬
مَنۡ یُّصۡرَفۡ عَنۡهُ یَوۡمَئِذٍ فَقَدۡ رَحِمَهٗ ؕ وَ ذٰلِکَ الۡفَوۡزُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: সেদিন যার থেকে আযাব সরিয়ে নেয়া হবে তাকেই তিনি অনুগ্রহ করবেন, আর এটাই প্রকাশ্য সফলতা।
(আল-আনআম আয়াত: ১৬)

32 ৩২
وَ اضۡرِبۡ لَهُمۡ مَّثَلًا رَّجُلَیۡنِ جَعَلۡنَا لِاَحَدِهِمَا جَنَّتَیۡنِ مِنۡ اَعۡنَابٍ وَّ حَفَفۡنٰهُمَا بِنَخۡلٍ وَّ جَعَلۡنَا بَیۡنَهُمَا زَرۡعًا
অনুবাদ: আর তুমি তাদের জন্য একটি দৃষ্টান্ত পেশ কর: দুই ব্যক্তি, তাদের একজনকে আমি দু’টি আঙ্গুরের বাগান দিয়েছি এবং উভয় বাগানকে ঘিরে দিয়েছি খেজুর গাছ দ্বারা এবং উভয়ের মাঝখানে রেখেছি শস্যক্ষেত।
(আল-কাহফ আয়াত: ৩২)

51 ৫১
وَ لَوۡ شِئۡنَا لَبَعَثۡنَا فِیۡ کُلِّ قَرۡیَۃٍ نَّذِیۡرًا
অনুবাদ: আর আমি ইচ্ছা করলে প্রতিটি জনপদে একজন সতর্ককারী পাঠাতাম।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৫১)

54 ৫৪
قُلۡ اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوا الرَّسُوۡلَ ۚ فَاِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا عَلَیۡهِ مَا حُمِّلَ وَ عَلَیۡکُمۡ مَّا حُمِّلۡتُمۡ ؕ وَ اِنۡ تُطِیۡعُوۡهُ تَهۡتَدُوۡا ؕ وَ مَا عَلَی الرَّسُوۡلِ اِلَّا الۡبَلٰغُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর।’ তারপর যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও, তবে সে শুধু তার উপর অর্পিত দায়িত্বের জন্য দায়ী এবং তোমাদের উপর অর্পিত দায়িত্বের জন্য তোমরাই দায়ী। আর যদি তোমরা তার আনুগত্য কর তবে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হবে। আর রাসূলের দায়িত্ব শুধু স্পষ্টভাবে পৌঁছে দেয়া।
(আন-নূর আয়াত: ৫৪)

15 ১৫
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا لَقِیۡتُمُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا زَحۡفًا فَلَا تُوَلُّوۡهُمُ الۡاَدۡبَارَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা যখন কাফিরদের মুখোমুখি হবে বিশাল বাহিনী নিয়ে, তখন তাদের থেকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করো না।
(আল-আনফাল আয়াত: ১৫)

28 ২৮
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন্ অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ২৮)

23 ২৩
کَاَمۡثَالِ اللُّؤۡلُوَٴ الۡمَکۡنُوۡنِ
অনুবাদ: যেন তারা সুরক্ষিত মুক্তা,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ২৩)

142 ১৪২
اِذۡ قَالَ لَهُمۡ اَخُوۡهُمۡ صٰلِحٌ اَلَا تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: যখন তাদের ভাই সালিহ তাদেরকে বলেছিল, ‘তোমরা কি তাকওয়া অবলম্বন করবে না’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৪২)

56 ৫৬
یٰعِبَادِیَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنَّ اَرۡضِیۡ وَاسِعَۃٌ فَاِیَّایَ فَاعۡبُدُوۡنِ
অনুবাদ: হে আমার বান্দারা যারা ঈমান এনেছে, নিশ্চয় আমার যমীন প্রশস্ত, সুতরাং তোমরা আমারই ইবাদাত কর।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৫৬)

40 ৪০
وَ وُجُوۡهٌ یَّوۡمَئِذٍ عَلَیۡهَا غَبَرَۃٌ
অনুবাদ: আর কিছু কিছু চেহারার উপর সেদিন থাকবে মলিনতা।
(আবাসা আয়াত: ৪০)

10 ১০
وَ جَعَلَ فِیۡهَا رَوَاسِیَ مِنۡ فَوۡقِهَا وَ بٰرَکَ فِیۡهَا وَ قَدَّرَ فِیۡهَاۤ اَقۡوَاتَهَا فِیۡۤ اَرۡبَعَۃِ اَیَّامٍ ؕ سَوَآءً لِّلسَّآئِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর তার উপরিভাগে তিনি দৃঢ় পর্বতমালা স্থাপন করেছেন এবং তাতে বরকত দিয়েছেন, আর তাতে চারদিনে প্রার্থীদের জন্য সমভাবে খাদ্য নিরূপণ করে দিয়েছেন।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ১০)

58 ৫৮
لَیۡسَ لَهَا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ کَاشِفَۃٌ
অনুবাদ: আল্লাহ ছাড়া কেউই তা প্রকাশ করতে সক্ষম নয়।
(আন-নাজম আয়াত: ৫৮)

47 ৪৭
وَ اِنَّهُمۡ عِنۡدَنَا لَمِنَ الۡمُصۡطَفَیۡنَ الۡاَخۡیَارِ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তারা ছিল আমার মনোনীত, সর্বোত্তম বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত।
(সোয়াদ আয়াত: ৪৭)

69 ৬৯
وَ لَقَدۡ جَآءَتۡ رُسُلُنَاۤ اِبۡرٰهِیۡمَ بِالۡبُشۡرٰی قَالُوۡا سَلٰمًا ؕ قَالَ سَلٰمٌ فَمَا لَبِثَ اَنۡ جَآءَ بِعِجۡلٍ حَنِیۡذٍ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমার ফেরেশতারা সুসংবাদ নিয়ে ইবরাহীমের কাছে আসল, তারা বলল, ‘সালাম’। সেও বলল, ‘সালাম’। বিলম্ব না করে সে একটি ভুনা গো বাছুর নিয়ে আসল।
(হূদ আয়াত: ৬৯)

19 ১৯
وَ اَهۡدِیَکَ اِلٰی رَبِّکَ فَتَخۡشٰی
অনুবাদ: ‘আর আমি তোমাকে তোমার রবের দিকে পথ দেখাব, যাতে তুমি তাঁকে ভয় কর?’
(আন-নাযিআত আয়াত: ১৯)

7 ৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ ۙ اُولٰٓئِکَ هُمۡ خَیۡرُ الۡبَرِیَّۃِ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে তারাই সৃষ্টির সর্বোৎকৃষ্ট।
(আল-বায়্যিনাহ আয়াত: ৭)

15 ১৫
وَ اسۡتَفۡتَحُوۡا وَ خَابَ کُلُّ جَبَّارٍ عَنِیۡدٍ
অনুবাদ: আর তারা বিজয় কামনা করল, আর ব্যর্থ হল সকল স্বেচ্ছাচারী, হঠকারী।
(ইবরাহীম আয়াত: ১৫)

100 ১০০
وَ جَعَلُوۡا لِلّٰهِ شُرَکَآءَ الۡجِنَّ وَ خَلَقَهُمۡ وَ خَرَقُوۡا لَهٗ بَنِیۡنَ وَ بَنٰتٍۭ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ ؕ سُبۡحٰنَهٗ وَ تَعٰلٰی عَمَّا یَصِفُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা জিনকে আল্লাহর জন্য শরীক সাব্যস্ত করেছে, অথচ তিনি তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন। আর তারা অজ্ঞতাবশত মনগড়াভাবে নির্ধারণ করেছে তার জন্য পুত্র ও কন্যা সন্তান। তিনি পবিত্র মহান এবং তারা যা বিবরণ দেয় তা থেকে ঊর্ধ্বে।
(আল-আনআম আয়াত: ১০০)

87 ৮৭
وَ اَلۡقَوۡا اِلَی اللّٰهِ یَوۡمَئِذِۣ السَّلَمَ وَ ضَلَّ عَنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: সেদিন তারা আল্লাহর প্রতি আনুগহ্য পেশ করবে এবং তারা যে মিথ্যা রটাত, তা উধাও হয়ে যাবে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৮৭)

207 ২০৭
مَاۤ اَغۡنٰی عَنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یُمَتَّعُوۡنَ
অনুবাদ: তখন যা তাদের ভোগ-বিলাসের জন্য দেয়া হয়েছিল, তা তাদের কোনই কাজে আসত না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২০৭)

2 ২
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا الطَّارِقُ
অনুবাদ: আর কিসে তোমাকে জানাবে রাতে আগমনকারী কী?
(আত-তারিক আয়াত: ২)

7 ৭
وَّ الۡجِبَالَ اَوۡتَادًا
অনুবাদ: আর পর্বতসমূহকে পেরেক?
(আন-নাবা আয়াত: ৭)

102 ১০২
وَ مَا وَجَدۡنَا لِاَکۡثَرِهِمۡ مِّنۡ عَهۡدٍ ۚ وَ اِنۡ وَّجَدۡنَاۤ اَکۡثَرَهُمۡ لَفٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের অধিকাংশ লোককে আমি অঙ্গীকার রক্ষাকারী পাইনি। বরং তাদের অধিকাংশকে আমি ফাসিক-ই পেয়েছি।
(আল-আরাফ আয়াত: ১০২)

50 ৫০
قُلۡ لَّاۤ اَقُوۡلُ لَکُمۡ عِنۡدِیۡ خَزَآئِنُ اللّٰهِ وَ لَاۤ اَعۡلَمُ الۡغَیۡبَ وَ لَاۤ اَقُوۡلُ لَکُمۡ اِنِّیۡ مَلَکٌ ۚ اِنۡ اَتَّبِعُ اِلَّا مَا یُوۡحٰۤی اِلَیَّ ؕ قُلۡ هَلۡ یَسۡتَوِی الۡاَعۡمٰی وَ الۡبَصِیۡرُ ؕ اَفَلَا تَتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমাদেরকে আমি বলি না, আমার কাছে আল্লাহর ভান্ডারসমূহ রয়েছে এবং আমি গায়েব জানি না এবং তোমাদেরকে বলি না, নিশ্চয় আমি ফেরেশতা। আমি কেবল তাই অনুসরণ করি যা আমার কাছে ওহী প্রেরণ করা হয়’। বল, ‘অন্ধ আর চক্ষুষ্মান কি সমান হতে পারে? অতএব তোমরা কি চিন্তা করবে না’?
(আল-আনআম আয়াত: ৫০)

41 ৪১
وَ اِنۡ کَذَّبُوۡکَ فَقُلۡ لِّیۡ عَمَلِیۡ وَ لَکُمۡ عَمَلُکُمۡ ۚ اَنۡتُمۡ بَرِیۡٓـــُٔوۡنَ مِمَّاۤ اَعۡمَلُ وَ اَنَا بَرِیۡٓءٌ مِّمَّا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা যদি তোমাকে মিথ্যাবাদী বলে, তবে তুমি বল, ‘আমার কর্ম আমার, আর তোমাদের কর্ম তোমাদের। আমি যা আমল করি তোমরা তা থেকে মুক্ত এবং তোমরা যা আমল কর আমি তা থেকে মুক্ত’।
(ইউনুস আয়াত: ৪১)

179 ১৭৯
فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوۡنِ
অনুবাদ: ‘সুতরাং তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং আমার আনুগত্য কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৭৯)

10 ১০
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ قَبۡلِکَ فِیۡ شِیَعِ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তোমার পূর্বে অতীত সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে রাসূল প্রেরণ করেছি।
(আল-হিজর আয়াত: ১০)

32 ৩২
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَوۡ لَا نُزِّلَ عَلَیۡهِ الۡقُرۡاٰنُ جُمۡلَۃً وَّاحِدَۃً ۚۛ کَذٰلِکَ ۚۛ لِنُثَبِّتَ بِهٖ فُؤَادَکَ وَ رَتَّلۡنٰهُ تَرۡتِیۡلًا
অনুবাদ: আর কাফিররা বলে, ‘তার উপর পুরো কুরআন একসাথে কেন নাযিল করা হল না? এটা এজন্য যে, আমি এর মাধ্যমে তোমার হৃদয়কে সুদৃঢ় করব। আর আমি তা আবৃত্তি করেছি ধীরে ধীরে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৩২)

6 ৬
اِلَّا عَلٰۤی اَزۡوَاجِهِمۡ اَوۡ مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُهُمۡ فَاِنَّهُمۡ غَیۡرُ مَلُوۡمِیۡنَ
অনুবাদ: তবে তাদের স্ত্রী ও তাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে তারা ছাড়া, নিশ্চয় এতে তারা নিন্দিত হবে না।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৬)

45 ৪৫
وَ اللّٰهُ خَلَقَ کُلَّ دَآبَّۃٍ مِّنۡ مَّآءٍ ۚ فَمِنۡهُمۡ مَّنۡ یَّمۡشِیۡ عَلٰی بَطۡنِهٖ ۚ وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ یَّمۡشِیۡ عَلٰی رِجۡلَیۡنِ ۚ وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ یَّمۡشِیۡ عَلٰۤی اَرۡبَعٍ ؕ یَخۡلُقُ اللّٰهُ مَا یَشَآءُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহ প্রত্যেক জীবকে পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তাদের কোনটি পেটে ভর দিয়ে চলে, কোনটি চলে দু’পায়ের উপর, আবার কোনটি চার পায়ের উপর চলে। আল্লাহ যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
(আন-নূর আয়াত: ৪৫)

26 ২৬
وَ یَسِّرۡ لِیۡۤ اَمۡرِیۡ
অনুবাদ: ‘এবং আমার কাজ সহজ করে দিন,
(ত্ব-হা আয়াত: ২৬)

7 ৭
ثُمَّ لَتَرَوُنَّهَا عَیۡنَ الۡیَقِیۡنِ
অনুবাদ: তারপর তোমরা তা নিশ্চিত চাক্ষুষ দেখবে।
(আত-তাকাসুর আয়াত: ৭)

42 ৪২
ثُمَّ اَنۡشَاۡنَا مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ قُرُوۡنًا اٰخَرِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর তাদের পরে আমি অন্য প্রজন্ম সৃষ্টি করেছি।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৪২)

91 ৯১
آٰلۡـٰٔنَ وَ قَدۡ عَصَیۡتَ قَبۡلُ وَ کُنۡتَ مِنَ الۡمُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: ‘এখন অথচ ইতঃপূর্বে তুমি নাফরমানী করেছ, আর তুমি ছিলে ফাসাদকারীদের অন্তর্ভুক্ত’।
(ইউনুস আয়াত: ৯১)

16 ১৬
تَتَجَافٰی جُنُوۡبُهُمۡ عَنِ الۡمَضَاجِعِ یَدۡعُوۡنَ رَبَّهُمۡ خَوۡفًا وَّ طَمَعًا ۫ وَّ مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ یُنۡفِقُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের পার্শ্বদেশ বিছানা থেকে আলাদা হয়। তারা ভয় ও আশা নিয়ে তাদের রবকে ডাকে। আর আমি তাদেরকে যে রিয্ক দান করেছি, তা থেকে তারা ব্যয় করে।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ১৬)

34 ৩৪
وَ اذۡکُرۡنَ مَا یُتۡلٰی فِیۡ بُیُوۡتِکُنَّ مِنۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ وَ الۡحِکۡمَۃِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ لَطِیۡفًا خَبِیۡرًا
অনুবাদ: আর তোমাদের ঘরে আল্লাহর যে, আয়াতসমূহ ও হিকমত পঠিত হয়- তা তোমরা স্মরণ রেখো। নিশ্চয়ই আল্লাহ অতি সূক্ষ্মদর্শী, সম্যক অবহিত।
(আল-আহযাব আয়াত: ৩৪)

10 ১০
وَ اصۡبِرۡ عَلٰی مَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ اهۡجُرۡهُمۡ هَجۡرًا جَمِیۡلًا
অনুবাদ: আর তারা যা বলে, তাতে তুমি ধৈর্য ধারণ কর এবং সুন্দরভাবে তাদেরকে পরিহার করে চল।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ১০)

138 ১৩৮
وَ قَالُوۡا هٰذِهٖۤ اَنۡعَامٌ وَّ حَرۡثٌ حِجۡرٌ ٭ۖ لَّا یَطۡعَمُهَاۤ اِلَّا مَنۡ نَّشَآءُ بِزَعۡمِهِمۡ وَ اَنۡعَامٌ حُرِّمَتۡ ظُهُوۡرُهَا وَ اَنۡعَامٌ لَّا یَذۡکُرُوۡنَ اسۡمَ اللّٰهِ عَلَیۡهَا افۡتِرَآءً عَلَیۡهِ ؕ سَیَجۡزِیۡهِمۡ بِمَا کَانُوۡا یَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তাদের ধারণা অনুসারে বলে, ‘এই চতুষ্পদ জন্তুগুলো ও শস্য নিষিদ্ধ। আমরা যাকে চাই, সে ছাড়া কেউ তা খাবে না’ এবং কিছু চতুষ্পদ জন্তু, যার পিঠে চড়া হারাম করা হয়েছে, আর কিছু চতুষ্পদ জন্তু রয়েছে যার উপর তারা আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে না, আল্লাহর উপর মিথ্যা অপবাদস্বরূপ। তারা যে মিথ্যা বানায়, তার কারণে তাদেরকে অচিরেই তিনি প্রতিফল দেবেন।
(আল-আনআম আয়াত: ১৩৮)

13 ১৩
یَدۡعُوۡا لَمَنۡ ضَرُّهٗۤ اَقۡرَبُ مِنۡ نَّفۡعِهٖ ؕ لَبِئۡسَ الۡمَوۡلٰی وَ لَبِئۡسَ الۡعَشِیۡرُ
অনুবাদ: সে এমন কিছুকে ডাকে যার ক্ষতি তার উপকার অপেক্ষা নিকটতর। কতইনা নিকৃষ্ট এই অভিভাবক এবং কতই না নিকৃষ্ট এই সঙ্গী!
(আল-হজ্জ আয়াত: ১৩)

5 ৫
مَنۡ کَانَ یَرۡجُوۡا لِقَآءَ اللّٰهِ فَاِنَّ اَجَلَ اللّٰهِ لَاٰتٍ ؕ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: যে আল্লাহর সাক্ষাৎ কামনা করে (সে জেনে রাখুক) অতঃপর নিশ্চয় আল্লাহর নির্ধারিত কাল আসবে। আর তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৫)

26 ২৬
اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَعِبۡرَۃً لِّمَنۡ یَّخۡشٰی
অনুবাদ: নিশ্চয় যে ভয় করে তার জন্য এতে শিক্ষা রয়েছে।
(আন-নাযিআত আয়াত: ২৬)

14 ১৪
اَنۡ کَانَ ذَا مَالٍ وَّ بَنِیۡنَ
অনুবাদ: এ কারণে যে, সে ছিল ধন-সম্পদ ও সন্তান- সন্ততির অধিকারী।
(আল-কলম আয়াত: ১৪)

68 ৬৮
وَ کَیۡفَ تَصۡبِرُ عَلٰی مَا لَمۡ تُحِطۡ بِهٖ خُبۡرًا
অনুবাদ: ‘আপনি তাতে কীভাবে ধৈর্য ধরবেন, যে সম্পর্কে আপনি জানেন না’?
(আল-কাহফ আয়াত: ৬৮)

14 ১৪
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنَّ مِنۡ اَزۡوَاجِکُمۡ وَ اَوۡلَادِکُمۡ عَدُوًّا لَّکُمۡ فَاحۡذَرُوۡهُمۡ ۚ وَ اِنۡ تَعۡفُوۡا وَ تَصۡفَحُوۡا وَ تَغۡفِرُوۡا فَاِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমাদের স্বামী-স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততিদের কেউ কেউ তোমাদের দুশমন।* অতএব তোমরা তাদের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন কর। আর যদি তোমরা মার্জনা কর, এড়িয়ে যাও এবং মাফ করে দাও তবে নিশ্চয় আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, অসীম দয়ালু।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ১৪)

86 ৮৬
وَ نَجِّنَا بِرَحۡمَتِکَ مِنَ الۡقَوۡمِ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমাদেরকে আপনার অনুগ্রহে কাফির কওম থেকে নাজাত দিন’।
(ইউনুস আয়াত: ৮৬)

68 ৬৮
قَالُوا اتَّخَذَ اللّٰهُ وَلَدًا سُبۡحٰنَهٗ ؕ هُوَ الۡغَنِیُّ ؕ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ اِنۡ عِنۡدَکُمۡ مِّنۡ سُلۡطٰنٍۭ بِهٰذَا ؕ اَتَقُوۡلُوۡنَ عَلَی اللّٰهِ مَا لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলে, ‘আল্লাহ সন্তান গ্রহণ করেছেন’। তিনি পবিত্র মহান। তিনি অমুখাপেক্ষী। আসমানসমূহ ও যমীনে যা রয়েছে তা তাঁরই। তোমাদের কাছে এ ব্যাপারে কোন প্রমাণ নেই। তোমরা কি আল্লাহর উপর এমন কিছু বলছ, যা তোমরা জান না?
(ইউনুস আয়াত: ৬৮)

8 ৮
الَّتِیۡ لَمۡ یُخۡلَقۡ مِثۡلُهَا فِی الۡبِلَادِ
অনুবাদ: যার সমতুল্য কোন দেশে সৃষ্টি করা হয়নি।
(আল-ফাজর আয়াত: ৮)

27 ২৭
یٰلَیۡتَهَا کَانَتِ الۡقَاضِیَۃَ
অনুবাদ: ‘হায়, মৃত্যুই যদি আমার চূড়ান্ত ফয়সালা হত’!
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ২৭)

174 ১৭৪
وَ کَذٰلِکَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ وَ لَعَلَّهُمۡ یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি আয়াতসমূহ বিস্তারিত বর্ণনা করি, যাতে তারা ফিরে আসে।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৭৪)

12 ১২
اَلَاۤ اِنَّهُمۡ هُمُ الۡمُفۡسِدُوۡنَ وَ لٰکِنۡ لَّا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: জেনে রাখ, নিশ্চয় তারা ফাসাদকারী; কিন্তু তারা বুঝে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১২)

30 ৩০
قَالُوۡا کَذٰلِکِ ۙ قَالَ رَبُّکِ ؕ اِنَّهٗ هُوَ الۡحَکِیۡمُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তোমার রব এরূপই বলেছেন। নিশ্চয়ই তিনি প্রজ্ঞাময়, সর্বজ্ঞ’।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৩০)

19 ১৯
وَ کَذٰلِکَ بَعَثۡنٰهُمۡ لِیَتَسَآءَلُوۡا بَیۡنَهُمۡ ؕ قَالَ قَآئِلٌ مِّنۡهُمۡ کَمۡ لَبِثۡتُمۡ ؕ قَالُوۡا لَبِثۡنَا یَوۡمًا اَوۡ بَعۡضَ یَوۡمٍ ؕ قَالُوۡا رَبُّکُمۡ اَعۡلَمُ بِمَا لَبِثۡتُمۡ ؕ فَابۡعَثُوۡۤا اَحَدَکُمۡ بِوَرِقِکُمۡ هٰذِهٖۤ اِلَی الۡمَدِیۡنَۃِ فَلۡیَنۡظُرۡ اَیُّهَاۤ اَزۡکٰی طَعَامًا فَلۡیَاۡتِکُمۡ بِرِزۡقٍ مِّنۡهُ وَ لۡـیَؔ‍‍‍تَلَطَّفۡ وَ لَا یُشۡعِرَنَّ بِکُمۡ اَحَدًا
অনুবাদ: আর এমনিভাবে আমি তাদেরকে জাগিয়ে তুলেছিলাম, যাতে তারা পরস্পর জিজ্ঞাসা করে। তাদের একজন বলল, ‘তোমরা কতক্ষণ অবস্থান করলে’? তারা বলল, ‘আমরা একদিন কিংবা একদিনের কিছু অংশ অবস্থান করেছি। তারা বলল, ‘তোমরা কতক্ষণ অবস্থান করেছ, সে ব্যাপারে তোমাদের রবই অধিক জানেন। তাই তোমরা তোমাদের কাউকে তোমাদের এই রৌপ্যমুদ্রাগুলো দিয়ে শহরে পাঠাও। অতঃপর সে যেন দেখে শহরের কোন্ খাবার একেবারে ভেজালমুক্ত, তখন সে যেন তোমাদের জন্য তা থেকে কিছু খাবার নিয়ে আসে। আর সে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করবে এবং কাউকে যেন তোমাদের ব্যাপারে না জানায়’।
(আল-কাহফ আয়াত: ১৯)

44 ৪৪
قَالُوۡۤا اَضۡغَاثُ اَحۡلَامٍ ۚ وَ مَا نَحۡنُ بِتَاۡوِیۡلِ الۡاَحۡلَامِ بِعٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘এটি এলোমেলো অলীক স্বপ্ন। আর আমরা এরূপ স্বপ্ন ব্যাখ্যায় জ্ঞানী নই’।
(ইউসুফ আয়াত: ৪৪)

5 ৫
هُوَ الَّذِیۡ جَعَلَ الشَّمۡسَ ضِیَآءً وَّ الۡقَمَرَ نُوۡرًا وَّ قَدَّرَهٗ مَنَازِلَ لِتَعۡلَمُوۡا عَدَدَ السِّنِیۡنَ وَ الۡحِسَابَ ؕ مَا خَلَقَ اللّٰهُ ذٰلِکَ اِلَّا بِالۡحَقِّ ۚ یُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তিনিই সূর্যকে করেছেন দীপ্তিময় এবং চাঁদকে আলোময় আর তার জন্য নির্ধারণ করেছেন বিভিন্ন মনযিল, যাতে তোমরা জানতে পার বছরের গণনা এবং (সময়ের) হিসাব। আল্লাহ এগুলো অবশ্যই যথার্থভাবে সৃষ্টি করেছেন। জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য তিনি আয়াতসমূহ বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেন।
(ইউনুস আয়াত: ৫)

190 ১৯০
وَ قَاتِلُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ الَّذِیۡنَ یُقَاتِلُوۡنَکُمۡ وَ لَا تَعۡتَدُوۡا ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ الۡمُعۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৯০)

14 ১৪
اِنَّنِیۡۤ اَنَا اللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّاۤ اَنَا فَاعۡبُدۡنِیۡ ۙ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ لِذِکۡرِیۡ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমি আল্লাহ, আমি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই; সুতরাং আমার ইবাদাত কর এবং আমার স্মরণার্থে সালাত কায়েম কর’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১৪)

20 ২০
وَ یَقُوۡلُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَوۡ لَا نُزِّلَتۡ سُوۡرَۃٌ ۚ فَاِذَاۤ اُنۡزِلَتۡ سُوۡرَۃٌ مُّحۡکَمَۃٌ وَّ ذُکِرَ فِیۡهَا الۡقِتَالُ ۙ رَاَیۡتَ الَّذِیۡنَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ مَّرَضٌ یَّنۡظُرُوۡنَ اِلَیۡکَ نَظَرَ الۡمَغۡشِیِّ عَلَیۡهِ مِنَ الۡمَوۡتِ ؕ فَاَوۡلٰی لَهُمۡ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান এনেছে তারা বলে, ‘কেন একটি সূরা নাযিল করা হয়নি?’ অতঃপর যখন দ্ব্যর্থহীন কোন সুস্পষ্ট সূরা নাযিল করা হয় এবং তাতে যুদ্ধের উল্লেখ থাকে, তখন তুমি দেখবে যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে তারা তোমার দিকে মৃত্যুভয়ে মূর্ছিত ব্যক্তির দৃষ্টিতে তাকাচ্ছে। সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ২০)

40 ৪০
لَعَلَّنَا نَتَّبِعُ السَّحَرَۃَ اِنۡ کَانُوۡا هُمُ الۡغٰلِبِیۡنَ
অনুবাদ: ‘যাতে আমরা যাদুকরদের অনুসরণ করতে পারি, যদি তারা বিজয়ী হয়’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৪০)

52 ৫২
وَ یٰقَوۡمِ اسۡتَغۡفِرُوۡا رَبَّکُمۡ ثُمَّ تُوۡبُوۡۤا اِلَیۡهِ یُرۡسِلِ السَّمَآءَ عَلَیۡکُمۡ مِّدۡرَارًا وَّ یَزِدۡکُمۡ قُوَّۃً اِلٰی قُوَّتِکُمۡ وَ لَا تَتَوَلَّوۡا مُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘হে আমার কওম, তোমরা তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা চাও অতঃপর তার কাছে তাওবা কর, তাহলে তিনি তোমাদের উপর মুষলধারে বৃষ্টি পাঠাবেন এবং তোমাদের শক্তির সাথে আরো শক্তি বৃদ্ধি করবেন। আর তোমরা অপরাধী হয়ে বিমুখ হয়ো না’।
(হূদ আয়াত: ৫২)

16 ১৬
وَ اَمَّاۤ اِذَا مَا ابۡتَلٰىهُ فَقَدَرَ عَلَیۡهِ رِزۡقَهٗ ۬ۙ فَیَقُوۡلُ رَبِّیۡۤ اَهَانَنِ
অনুবাদ: আর যখন তিনি তাকে পরীক্ষা করেন এবং তার উপর তার রিয্ককে সঙ্কুচিত করে দেন, তখন সে বলে, ‘আমার রব আমাকে অপমানিত করেছেন’।
(আল-ফাজর আয়াত: ১৬)

153 ১৫৩
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اسۡتَعِیۡنُوۡا بِالصَّبۡرِ وَ الصَّلٰوۃِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ مَعَ الصّٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য চাও। নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৫৩)

114 ১১৪
مَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنۡ مَّنَعَ مَسٰجِدَ اللّٰهِ اَنۡ یُّذۡکَرَ فِیۡهَا اسۡمُهٗ وَ سَعٰی فِیۡ خَرَابِهَا ؕ اُولٰٓئِکَ مَا کَانَ لَهُمۡ اَنۡ یَّدۡخُلُوۡهَاۤ اِلَّا خَآئِفِیۡنَ ۬ؕ لَهُمۡ فِی الدُّنۡیَا خِزۡیٌ وَّ لَهُمۡ فِی الۡاٰخِرَۃِ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তার চেয়ে অধিক যালেম কে, যে আল্লাহর মাসজিদসমূহে তাঁর নাম স্মরণ করা থেকে বাধা প্রদান করে এবং তা বিরাণ করতে চেষ্টা করে? তাদের তো উচিৎ ছিল ভীত হয়ে তাতে প্রবেশ করা। তাদের জন্য দুনিয়ায় রয়েছে লাঞ্ছনা আর আখিরাতে তাদের জন্য রয়েছে মহাআযাব।
(আল-বাকারা আয়াত: ১১৪)

32 ৩২
حَدَآئِقَ وَ اَعۡنَابًا
অনুবাদ: উদ্যানসমূহ ও আঙ্গুরসমূহ।
(আন-নাবা আয়াত: ৩২)

115 ১১৫
وَ اصۡبِرۡ فَاِنَّ اللّٰهَ لَا یُضِیۡعُ اَجۡرَ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: তুমি সবর কর, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা ইহসানকারীদের প্রতিদান নষ্ট করেন না।
(হূদ আয়াত: ১১৫)

17 ১৭
اَنۡزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً فَسَالَتۡ اَوۡدِیَۃٌۢ بِقَدَرِهَا فَاحۡتَمَلَ السَّیۡلُ زَبَدًا رَّابِیًا ؕ وَ مِمَّا یُوۡقِدُوۡنَ عَلَیۡهِ فِی النَّارِ ابۡتِغَآءَ حِلۡیَۃٍ اَوۡ مَتَاعٍ زَبَدٌ مِّثۡلُهٗ ؕ کَذٰلِکَ یَضۡرِبُ اللّٰهُ الۡحَقَّ وَ الۡبَاطِلَ ۬ؕ فَاَمَّا الزَّبَدُ فَیَذۡهَبُ جُفَآءً ۚ وَ اَمَّا مَا یَنۡفَعُ النَّاسَ فَیَمۡکُثُ فِی الۡاَرۡضِ ؕ کَذٰلِکَ یَضۡرِبُ اللّٰهُ الۡاَمۡثَالَ
অনুবাদ: তিনি আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করেন, এতে উপত্যকাগুলো তাদের পরিমাণ অনুসারে প্লাবিত হয়, ফলে প্লাবন উপরস্থিত ফেনা বহন করে নিয়ে যায়। আর অলংকার ও তৈজসপত্র তৈরীর উদ্দেশ্যে তারা আগুনে যা কিছু উত্তপ্ত করে তাতেও অনুরূপ ফেনা হয়। এমনিভাবে আল্লাহ হক ও বাতিলের দৃষ্টান্ত দেন। অতঃপর ফেনাগুলো নিঃশেষ হয়ে যায়, আর যা মানুষের উপকার করে, তা যমীনে থেকে যায়। এমনিভাবেই আল্লাহ দৃষ্টান্তসমূহ পেশ করে থাকেন।
(আর-রাদ আয়াত: ১৭)

73 ৭৩
قَالُوۡۤا اَتَعۡجَبِیۡنَ مِنۡ اَمۡرِ اللّٰهِ رَحۡمَتُ اللّٰهِ وَ بَرَکٰتُهٗ عَلَیۡکُمۡ اَهۡلَ الۡبَیۡتِ ؕ اِنَّهٗ حَمِیۡدٌ مَّجِیۡدٌ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আল্লাহর সিদ্ধান্তে তুমি আশ্চর্য হচ্ছ? হে নবী পরিবার, তোমাদের উপর আল্লাহর রহমত ও তাঁর বরকত। নিশ্চয় তিনি প্রশংসিত সম্মানিত’।
(হূদ আয়াত: ৭৩)

92 ৯২
وَ اَنۡ اَتۡلُوَا الۡقُرۡاٰنَ ۚ فَمَنِ اهۡتَدٰی فَاِنَّمَا یَهۡتَدِیۡ لِنَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ ضَلَّ فَقُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا مِنَ الۡمُنۡذِرِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমি যেন আল-কুরআন অধ্যয়ন করি, অতঃপর যে হিদায়াত লাভ করল সে নিজের জন্য হিদায়াত লাভ করল; আর যে পথভ্রষ্ট হল তাকে বল, ‘আমি তো সতর্ককারীদের অন্তর্ভুক্ত।’
(আন-নামাল আয়াত: ৯২)

2 ২
اَحَسِبَ النَّاسُ اَنۡ یُّتۡرَکُوۡۤا اَنۡ یَّقُوۡلُوۡۤا اٰمَنَّا وَ هُمۡ لَا یُفۡتَنُوۡنَ
অনুবাদ: মানুষ কি মনে করে যে, ‘আমরা ঈমান এনেছি’ বললেই তাদের ছেড়ে দেয়া হবে, আর তাদের পরীক্ষা করা হবে না?
(আল-আনকাবূত আয়াত: ২)

23 ২৩
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا مُوۡسٰی بِاٰیٰتِنَا وَ سُلۡطٰنٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি মূসাকে আমার নিদর্শনাবলী ও স্পষ্ট প্রমাণসহ প্রেরণ করেছিলাম।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ২৩)

84 ৮৪
فَلَا تَعۡجَلۡ عَلَیۡهِمۡ ؕ اِنَّمَا نَعُدُّ لَهُمۡ عَدًّا
অনুবাদ: সুতরাং তাদের ব্যাপারে তুমি তাড়াহুড়া করো না; আমি তো কেবল তাদের জন্য নির্ধারিত কাল গণনা করছি,
(মারইয়াম আয়াত: ৮৪)

80 ৮০
قَالَ فَاِنَّکَ مِنَ الۡمُنۡظَرِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি বললেন, আচ্ছা তুমি অবকাশপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হলে-
(সোয়াদ আয়াত: ৮০)

27 ২৭
ثُمَّ یَتُوۡبُ اللّٰهُ مِنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ عَلٰی مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: এরপর আল্লাহ যাদেরকে ইচ্ছা তাদের তাওবা কবূল করবেন। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আত-তাওবা আয়াত: ২৭)

26 ২৬
وَ اَنۡزَلَ الَّذِیۡنَ ظَاهَرُوۡهُمۡ مِّنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ مِنۡ صَیَاصِیۡهِمۡ وَ قَذَفَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمُ الرُّعۡبَ فَرِیۡقًا تَقۡتُلُوۡنَ وَ تَاۡسِرُوۡنَ فَرِیۡقًا
অনুবাদ: আর আহলে কিতাবদের মধ্যে যারা তাদের সহযোগিতা করেছিল, আল্লাহ তাদেরকে অবতরণ করালেন তাদের দুর্গসমূহ থেকে এবং তাদের অন্তরসমূহে ভীতির সঞ্চার করলেন। ফলে তোমরা হত্যা করছ একদলকে, আর বন্দী করছ অন্য দলকে।
(আল-আহযাব আয়াত: ২৬)

3 ৩
وَ اِذَا کَالُوۡهُمۡ اَوۡ وَّزَنُوۡهُمۡ یُخۡسِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে মেপে দেয় অথবা ওজন করে দেয় তখন কম দেয়।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৩)

49 ৪৯
اِنَّا کُلَّ شَیۡءٍ خَلَقۡنٰهُ بِقَدَرٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি সব কিছু সৃষ্টি করেছি নির্ধারিত পরিমাণ অনুযায়ী।
(আল-কামার আয়াত: ৪৯)

43 ৪৩
مُهۡطِعِیۡنَ مُقۡنِعِیۡ رُءُوۡسِهِمۡ لَا یَرۡتَدُّ اِلَیۡهِمۡ طَرۡفُهُمۡ ۚ وَ اَفۡـِٕدَتُهُمۡ هَوَآءٌ
অনুবাদ: তারা মাথা তুলে দৌড়াতে থাকবে, তাদের দৃষ্টি নিজদের দিকে ফিরবে না এবং তাদের অন্তর হবে শূন্য।
(ইবরাহীম আয়াত: ৪৩)

43 ৪৩
سُبۡحٰنَهٗ وَ تَعٰلٰی عَمَّا یَقُوۡلُوۡنَ عُلُوًّا کَبِیۡرًا
অনুবাদ: তিনি পবিত্র মহান এবং তারা যা বলে তা থেকে তিনি অনেক ঊর্ধ্বে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৪৩)

58 ৫৮
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لِیَسۡتَاۡذِنۡکُمُ الَّذِیۡنَ مَلَکَتۡ اَیۡمَانُکُمۡ وَ الَّذِیۡنَ لَمۡ یَبۡلُغُوا الۡحُلُمَ مِنۡکُمۡ ثَلٰثَ مَرّٰتٍ ؕ مِنۡ قَبۡلِ صَلٰوۃِ الۡفَجۡرِ وَ حِیۡنَ تَضَعُوۡنَ ثِیَابَکُمۡ مِّنَ الظَّهِیۡرَۃِ وَ مِنۡۢ بَعۡدِ صَلٰوۃِ الۡعِشَآءِ ۟ؕ ثَلٰثُ عَوۡرٰتٍ لَّکُمۡ ؕ لَیۡسَ عَلَیۡکُمۡ وَ لَا عَلَیۡهِمۡ جُنَاحٌۢ بَعۡدَهُنَّ ؕ طَوّٰفُوۡنَ عَلَیۡکُمۡ بَعۡضُکُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ ؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمُ الۡاٰیٰتِ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমাদের ডানহাত যার মালিক হয়েছে এবং তোমাদের মধ্যে যারা প্রাপ্তবয়স্ক হয়নি তারা যেন অবশ্যই তিন সময়ে অনুমতি গ্রহণ করে। ফজরের সালাতের পূর্বে, দুপুরে যখন তোমরা তোমাদের পোশাক খুলে রাখ, এবং ‘ইশার সালাতের পর; এই তিনটি তোমাদের [গোপনীয়তার] সময়। এই তিন সময়ের পর তোমাদের এবং তাদের কোন দোষ নেই। তোমাদের একে অন্যের কাছে যাতায়াত করতেই হয়। এভাবে আল্লাহ তোমাদের উদ্দেশ্যে তাঁর আয়াতসমূহ বর্ণনা করেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নূর আয়াত: ৫৮)

146 ১৪৬
سَاَصۡرِفُ عَنۡ اٰیٰتِیَ الَّذِیۡنَ یَتَکَبَّرُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ بِغَیۡرِ الۡحَقِّ ؕ وَ اِنۡ یَّرَوۡا کُلَّ اٰیَۃٍ لَّا یُؤۡمِنُوۡا بِهَا ۚ وَ اِنۡ یَّرَوۡا سَبِیۡلَ الرُّشۡدِ لَا یَتَّخِذُوۡهُ سَبِیۡلًا ۚ وَ اِنۡ یَّرَوۡا سَبِیۡلَ الۡغَیِّ یَتَّخِذُوۡهُ سَبِیۡلًا ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا وَ کَانُوۡا عَنۡهَا غٰفِلِیۡنَ
অনুবাদ: যারা অন্যায়ভাবে যমীনে অহঙ্কার করে আমার আয়াতসমূহ থেকে তাদেরকে আমি অবশ্যই ফিরিয়ে রাখব। আর তারা সকল আয়াত দেখলেও তাতে ঈমান আনবে না এবং তারা সঠিক পথ দেখলেও তাকে পথ হিসাবে গ্রহণ করবে না। আর তারা ভ্রান্ত পথ দেখলে তা পথ হিসাবে গ্রহণ করবে। এটা এ জন্য যে, তারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে এবং সে সম্পর্কে তারা ছিল গাফেল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৪৬)

32 ৩২
قَالَتۡ فَذٰلِکُنَّ الَّذِیۡ لُمۡتُنَّنِیۡ فِیۡهِ ؕ وَ لَقَدۡ رَاوَدۡتُّهٗ عَنۡ نَّفۡسِهٖ فَاسۡتَعۡصَمَ ؕ وَ لَئِنۡ لَّمۡ یَفۡعَلۡ مَاۤ اٰمُرُهٗ لَیُسۡجَنَنَّ وَ لَیَکُوۡنًا مِّنَ الصّٰغِرِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘এ-ই সে, যার ব্যাপারে তোমরা আমাকে ভৎর্সনা করেছিলে। আর আমিই তাকে কুপ্ররোচনা দিয়েছি; কিন্তু সে বিরত থেকেছে এবং আমি তাকে যা আদেশ করছি সে যদি তা না করে তবে অবশ্যই সে কারারুদ্ধ হবে এবং নিশ্চয় সে অপদস্থদের অন্তর্ভুক্ত হবে’।
(ইউসুফ আয়াত: ৩২)

96 ৯৬
یَحۡلِفُوۡنَ لَکُمۡ لِتَرۡضَوۡا عَنۡهُمۡ ۚ فَاِنۡ تَرۡضَوۡا عَنۡهُمۡ فَاِنَّ اللّٰهَ لَا یَرۡضٰی عَنِ الۡقَوۡمِ الۡفٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: তারা শপথ করবে তোমাদের নিকট, যাতে তোমরা তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হও। অতএব তোমরা যদিও তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হও, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ফাসিক কওমের প্রতি সন্তুষ্ট হন না।
(আত-তাওবা আয়াত: ৯৬)

34 ৩৪
وَّ نَذۡکُرَکَ کَثِیۡرًا
অনুবাদ: এবং অধিক পরিমাণে আপনাকে স্মরণ করতে পারি।
(ত্ব-হা আয়াত: ৩৪)

67 ৬৭
فَاَوۡجَسَ فِیۡ نَفۡسِهٖ خِیۡفَۃً مُّوۡسٰی
অনুবাদ: তখন মূসা তার অন্তরে কিছুটা ভীতি অনুভব করল।
(ত্ব-হা আয়াত: ৬৭)

194 ১৯৪
اِنَّ الَّذِیۡنَ تَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ عِبَادٌ اَمۡثَالُکُمۡ فَادۡعُوۡهُمۡ فَلۡیَسۡتَجِیۡبُوۡا لَکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ ছাড়া যাদেরকে তোমরা ডাক তারা তোমাদের মত বান্দা। সুতরাং তোমরা তাদেরকে ডাক। অতঃপর তারা যেন তোমাদের ডাকে সাড়া দেয়, যদি তোমরা সত্যবাদী হও।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৯৪)

15 ১৫
قَالَ کَلَّا ۚ فَاذۡهَبَا بِاٰیٰتِنَاۤ اِنَّا مَعَکُمۡ مُّسۡتَمِعُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ বললেন, ‘কখনো নয়। তোমরা উভয়ে আমার নিদর্শনাদিসহ যাও। অবশ্যই আমি আছি তোমাদের সাথে শ্রবণকারী’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৫)

37 ৩৭
وَ مَا کَانَ هٰذَا الۡقُرۡاٰنُ اَنۡ یُّفۡتَرٰی مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَ لٰکِنۡ تَصۡدِیۡقَ الَّذِیۡ بَیۡنَ یَدَیۡهِ وَ تَفۡصِیۡلَ الۡکِتٰبِ لَا رَیۡبَ فِیۡهِ مِنۡ رَّبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: এ কুরআন তো এমন নয় যে, আল্লাহ ছাড়া কেউ তা রচনা করতে পারবে; বরং এটি যা তার সামনে রয়েছে, তার সত্যায়ন এবং কিতাবের বিস্তারিত ব্যাখ্যা, যাতে কোন সন্দেহ নেই, যা সৃষ্টিকুলের রবের পক্ষ থেকে।
(ইউনুস আয়াত: ৩৭)

22 ২২
ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ کَانَتۡ تَّاۡتِیۡهِمۡ رُسُلُهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ فَکَفَرُوۡا فَاَخَذَهُمُ اللّٰهُ ؕ اِنَّهٗ قَوِیٌّ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ
অনুবাদ: এটি এ কারণে যে, তাদের কাছে তাদের রাসূলগণ সুস্পষ্ট প্রমাণাদি নিয়ে আসত, কিন্তু তারা তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করত। ফলে আল্লাহ তাদেরকে পাকড়াও করলেন। নিশ্চয় তিনি শক্তিমান, আযাবদানে কঠোর।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ২২)

15 ১৫
هَلۡ اَتٰىکَ حَدِیۡثُ مُوۡسٰی
অনুবাদ: মূসার বৃত্তান্ত তোমার কাছে পৌঁছেছে কি?
(আন-নাযিআত আয়াত: ১৫)

36 ৩৬
وَ بُرِّزَتِ الۡجَحِیۡمُ لِمَنۡ یَّرٰی
অনুবাদ: আর জাহান্নামকে প্রকাশ করা হবে তার জন্য যে দেখতে পায়।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৩৬)

62 ৬২
فَکَیۡفَ اِذَاۤ اَصَابَتۡهُمۡ مُّصِیۡبَۃٌۢ بِمَا قَدَّمَتۡ اَیۡدِیۡهِمۡ ثُمَّ جَآءُوۡکَ یَحۡلِفُوۡنَ ٭ۖ بِاللّٰهِ اِنۡ اَرَدۡنَاۤ اِلَّاۤ اِحۡسَانًا وَّ تَوۡفِیۡقًا
অনুবাদ: সুতরাং তখন কেমন হবে, যখন তাদের উপর কোন মুসীবত আসবে, সেই কারণে যা তাদের হাত পূর্বেই প্রেরণ করেছে? তারপর তারা আল্লাহর নামে শপথ করা অবস্থায় তোমার কাছে আসবে যে, আমরা কল্যাণ ও সম্প্রীতি ভিন্ন অন্য কিছু চাইনি।
(আন-নিসা আয়াত: ৬২)

25 ২৫
یَوۡمَئِذٍ یُّوَفِّیۡهِمُ اللّٰهُ دِیۡنَهُمُ الۡحَقَّ وَ یَعۡلَمُوۡنَ اَنَّ اللّٰهَ هُوَ الۡحَقُّ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: সেদিন আল্লাহ তাদেরকে তাদের ন্যায্য প্রতিদান পুরোপুরি দিয়ে দেবেন, আর তারা জানবে যে, আল্লাহই সুস্পষ্ট সত্য।
(আন-নূর আয়াত: ২৫)

19 ১৯
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا عِلِّیُّوۡنَ
অনুবাদ: কিসে তোমাকে জানাবে ‘ইল্লিয়্যীন’ কী?
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ১৯)

61 ৬১
تَبٰرَکَ الَّذِیۡ جَعَلَ فِی السَّمَآءِ بُرُوۡجًا وَّ جَعَلَ فِیۡهَا سِرٰجًا وَّ قَمَرًا مُّنِیۡرًا
অনুবাদ: বরকতময় সে সত্তা যিনি আসমানে সৃষ্টি করেছেন বিশালকায় গ্রহসমূহ। আর তাতে প্রদীপ ও আলো বিকিরণকারী চাঁদ সৃষ্টি করেছেন।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৬১)

29 ২৯
وَ لَا تَجۡعَلۡ یَدَکَ مَغۡلُوۡلَۃً اِلٰی عُنُقِکَ وَ لَا تَبۡسُطۡهَا کُلَّ الۡبَسۡطِ فَتَقۡعُدَ مَلُوۡمًا مَّحۡسُوۡرًا
অনুবাদ: আর তুমি তোমার হাত তোমার ঘাড়ে আবদ্ধ রেখো না এবং তা পুরোপুরি প্রসারিত করো না*, তাহলে তুমি নিন্দিত ও নিঃস্ব হয়ে বসে পড়বে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ২৯)

105 ১০৫
وَ قُلِ اعۡمَلُوۡا فَسَیَرَی اللّٰهُ عَمَلَکُمۡ وَ رَسُوۡلُهٗ وَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ ؕ وَ سَتُرَدُّوۡنَ اِلٰی عٰلِمِ الۡغَیۡبِ وَ الشَّهَادَۃِ فَیُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর বল, ‘তোমরা আমল কর। অতএব, অচিরেই আল্লাহ তোমাদের আমল দেখবেন, তাঁর রাসূল ও মুমিনগণও। আর অচিরেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে গায়েব ও প্রকাশ্যের জ্ঞানীর নিকট। অতঃপর তিনি তোমাদেরকে জানাবেন যা তোমরা আমল করতে সে সম্পর্কে’।
(আত-তাওবা আয়াত: ১০৫)

30 ৩০
قَالَ اَوَ لَوۡ جِئۡتُکَ بِشَیۡءٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘যদি আমি তোমার কাছে স্পষ্ট কোন বিষয় নিয়ে আসি, তবুও’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ৩০)

15 ১৫
بِاَیۡدِیۡ سَفَرَۃٍ
অনুবাদ: লেখকদের হাতে,
(আবাসা আয়াত: ১৫)

256 ২৫৬
لَاۤ اِکۡرَاهَ فِی الدِّیۡنِ ۟ۙ قَدۡ تَّبَیَّنَ الرُّشۡدُ مِنَ الۡغَیِّ ۚ فَمَنۡ یَّکۡفُرۡ بِالطَّاغُوۡتِ وَ یُؤۡمِنۡۢ بِاللّٰهِ فَقَدِ اسۡتَمۡسَکَ بِالۡعُرۡوَۃِ الۡوُثۡقٰی ٭ لَا انۡفِصَامَ لَهَا ؕ وَ اللّٰهُ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: দীন গ্রহণের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি নেই। নিশ্চয় হিদায়াত স্পষ্ট হয়েছে ভ্রষ্টতা থেকে। অতএব, যে ব্যক্তি তাগূতকে অস্বীকার করে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে, অবশ্যই সে মজবুত রশি আঁকড়ে ধরে, যা ছিন্ন হবার নয়। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৫৬)

43 ৪৩
قَالَ سَاٰوِیۡۤ اِلٰی جَبَلٍ یَّعۡصِمُنِیۡ مِنَ الۡمَآءِ ؕ قَالَ لَا عَاصِمَ الۡیَوۡمَ مِنۡ اَمۡرِ اللّٰهِ اِلَّا مَنۡ رَّحِمَ ۚ وَ حَالَ بَیۡنَهُمَا الۡمَوۡجُ فَکَانَ مِنَ الۡمُغۡرَقِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘অচিরেই আমি একটি পাহাড়ে আশ্রয় নেব, যা আমাকে পানি থেকে রক্ষা করবে’। সে (নূহ) বলল, ‘যার প্রতি আল্লাহ দয়া করেছেন সে ছাড়া আজ আল্লাহর আদেশ থেকে কোন রক্ষাকারী নেই’। এরপর তাদের উভয়ের মধ্যে ঢেউ অন্তরায় হয়ে গেল। অতঃপর সে নিমজ্জিতদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেল ।
(হূদ আয়াত: ৪৩)

5 ৫
فَاَمَّا ثَمُوۡدُ فَاُهۡلِکُوۡا بِالطَّاغِیَۃِ
অনুবাদ: আর সামূদ সম্প্রদায়, তাদেরকে বিকট শব্দ দ্বারা ধ্বংস করা হয়েছিল।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৫)

39 ৩৯
هُوَ الَّذِیۡ جَعَلَکُمۡ خَلٰٓئِفَ فِی الۡاَرۡضِ ؕ فَمَنۡ کَفَرَ فَعَلَیۡهِ کُفۡرُهٗ ؕ وَ لَا یَزِیۡدُ الۡکٰفِرِیۡنَ کُفۡرُهُمۡ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ اِلَّا مَقۡتًا ۚ وَ لَا یَزِیۡدُ الۡکٰفِرِیۡنَ کُفۡرُهُمۡ اِلَّا خَسَارًا
অনুবাদ: তিনিই তোমাদেরকে যমীনের মধ্যে খলীফা করেছেন। সুতরাং যে কুফরী করবে, তার কুফরী তার উপরই (বর্তাবে)। আর কাফিরদের জন্য তাদের কুফরী তাদের রবের নিকট কেবল ক্রোধই বৃদ্ধি করে এবং কাফিরদের জন্য তাদের কুফরী কেবল ক্ষতিই বৃদ্ধি করে।
(ফাতির আয়াত: ৩৯)

61 ৬১
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৬১)

17 ১৭
وَ الَّذِیۡ قَالَ لِوَالِدَیۡهِ اُفٍّ لَّکُمَاۤ اَتَعِدٰنِنِیۡۤ اَنۡ اُخۡرَجَ وَ قَدۡ خَلَتِ الۡقُرُوۡنُ مِنۡ قَبۡلِیۡ ۚ وَ هُمَا یَسۡتَغِیۡثٰنِ اللّٰهَ وَیۡلَکَ اٰمِنۡ ٭ۖ اِنَّ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقٌّ ۚۖ فَیَقُوۡلُ مَا هٰذَاۤ اِلَّاۤ اَسَاطِیۡرُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: আর যে ব্যক্তি তার মাতা-পিতাকে বলে, ‘তোমাদের জন্য আফসোস’! তোমরা কি আমাকে এই প্রতিশ্রুতি দাও যে, আমি পুনরুত্থিত হব’ অথচ আমার পূর্বে অনেক প্রজন্ম গত হয়ে গেছে’? আর তারা দু’জন আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করে বলে, ‘দুর্ভোগ তোমার জন্য! তুমি ঈমান আন। নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য’। তখন সে বলে, ‘এটা কেবল অতীতকালের কল্পকাহিনী ছাড়া আর কিছু নয়’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ১৭)

83 ৮৩
وَ یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنۡ ذِی الۡقَرۡنَیۡنِ ؕ قُلۡ سَاَتۡلُوۡا عَلَیۡکُمۡ مِّنۡهُ ذِکۡرًا
অনুবাদ: আর তারা তোমাকে যুলকারনাইন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করছে। বল, ‘আমি এখন তার সম্পর্কে তোমাদের নিকট বর্ণনা দিচ্ছি’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৮৩)

67 ৬৭
وَ اِذَا مَسَّکُمُ الضُّرُّ فِی الۡبَحۡرِ ضَلَّ مَنۡ تَدۡعُوۡنَ اِلَّاۤ اِیَّاهُ ۚ فَلَمَّا نَجّٰىکُمۡ اِلَی الۡبَرِّ اَعۡرَضۡتُمۡ ؕ وَ کَانَ الۡاِنۡسَانُ کَفُوۡرًا
অনুবাদ: আর যখন তোমাদেরকে সমুদ্রে বিপদ স্পর্শ করে, তখন তিনি ছাড়া যাদেরকে তোমরা ডাক, তারা (তোমাদের মন থেকে) হারিয়ে যায়; অতঃপর তিনি যখন তোমাদেরকে রক্ষা করে স্থলে আনেন, তখন তোমরা বিমুখ হয়ে যাও। আর মানুষ তো খুব অকৃতজ্ঞ।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৬৭)

89 ৮৯
وَدُّوۡا لَوۡ تَکۡفُرُوۡنَ کَمَا کَفَرُوۡا فَتَکُوۡنُوۡنَ سَوَآءً فَلَا تَتَّخِذُوۡا مِنۡهُمۡ اَوۡلِیَآءَ حَتّٰی یُهَاجِرُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ؕ فَاِنۡ تَوَلَّوۡا فَخُذُوۡهُمۡ وَ اقۡتُلُوۡهُمۡ حَیۡثُ وَجَدۡتُّمُوۡهُمۡ ۪ وَ لَا تَتَّخِذُوۡا مِنۡهُمۡ وَلِیًّا وَّ لَا نَصِیۡرًا
অনুবাদ: তারা কামনা করে, যদি তোমরা কুফরী করতে যেভাবে তারা কুফরী করেছে। অতঃপর তোমরা সমান হয়ে যেতে। সুতরাং আল্লাহর রাস্তায় হিজরত না করা পর্যন্ত তাদের মধ্য থেকে কাউকে তোমরা বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। অতএব তারা যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং তাদেরকে যেখানে পাও হত্যা কর। আর তাদের কাউকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করো না এবং না সাহায্যকারীরূপে।
(আন-নিসা আয়াত: ৮৯)

26 ২৬
وَ قَالَ فِرۡعَوۡنُ ذَرُوۡنِیۡۤ اَقۡتُلۡ مُوۡسٰی وَ لۡیَدۡعُ رَبَّهٗ ۚ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اَنۡ یُّبَدِّلَ دِیۡنَکُمۡ اَوۡ اَنۡ یُّظۡهِرَ فِی الۡاَرۡضِ الۡفَسَادَ
অনুবাদ: আর ফির‘আউন বলল, ‘আমাকে ছেড়ে দাও, আমি মূসাকে হত্যা করি এবং সে তার রবকে ডাকুক; নিশ্চয় আমি আশঙ্কা করি, সে তোমাদের দীন পাল্টে দেবে অথবা সে যমীনে বিপর্যয় ছড়িয়ে দেবে।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ২৬)

64 ৬৪
وَ قَالَتِ الۡیَهُوۡدُ یَدُ اللّٰهِ مَغۡلُوۡلَۃٌ ؕ غُلَّتۡ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ لُعِنُوۡا بِمَا قَالُوۡا ۘ بَلۡ یَدٰهُ مَبۡسُوۡطَتٰنِ ۙ یُنۡفِقُ کَیۡفَ یَشَآءُ ؕ وَ لَیَزِیۡدَنَّ کَثِیۡرًا مِّنۡهُمۡ مَّاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ طُغۡیَانًا وَّ کُفۡرًا ؕ وَ اَلۡقَیۡنَا بَیۡنَهُمُ الۡعَدَاوَۃَ وَ الۡبَغۡضَآءَ اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ ؕ کُلَّمَاۤ اَوۡقَدُوۡا نَارًا لِّلۡحَرۡبِ اَطۡفَاَهَا اللّٰهُ ۙ وَ یَسۡعَوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ فَسَادًا ؕ وَ اللّٰهُ لَا یُحِبُّ الۡمُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর ইয়াহূদীরা বলে, ‘আল্লাহর হাত বাঁধা’। তাদের হাতই বেঁধে দেয়া হয়েছে এবং তারা যা বলেছে, তার জন্য তারা লা‘নতগ্রস্ত হয়েছে। বরং তার দু’হাত প্রসারিত। যেভাবে ইচ্ছা তিনি দান করেন এবং তোমার উপর তোমার রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে তা তাদের অনেকের অবাধ্যতা ও কুফরী বাড়িয়েই দিচ্ছে। আর আমি তাদের মধ্যে কিয়ামতের দিন পর্যন্ত শত্রুতা ও ঘৃণা ঢেলে দিয়েছি। যখনই তারা যুদ্ধের আগুন প্রজ্বলিত করে, আল্লাহ তা নিভিয়ে দেন। আর তারা যমীনে ফাসাদ করে বেড়ায় এবং আল্লাহ ফাসাদকারীদের ভালবাসেন না।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৬৪)

59 ৫৯
قُلِ الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ وَ سَلٰمٌ عَلٰی عِبَادِهِ الَّذِیۡنَ اصۡطَفٰی ؕ آٰللّٰهُ خَیۡرٌ اَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘সকল প্রশংসাই আল্লাহর নিমিত্তে। আর শান্তি তাঁর বান্দাদের প্রতি যাদের তিনি মনোনীত করেছেন। আল্লাহ শ্রেষ্ঠ, না কি যাদের এরা শরীক করে তারা’?
(আন-নামাল আয়াত: ৫৯)

10 ১০
فَعَصَوۡا رَسُوۡلَ رَبِّهِمۡ فَاَخَذَهُمۡ اَخۡذَۃً رَّابِیَۃً
অনুবাদ: আর তারা তাদের রবের রাসূলকে অমান্য করেছিল। সুতরাং তিনি তাদেরকে অত্যন্ত কঠোরভাবে পাকড়াও করলেন।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ১০)

101 ১০১
اِنَّ الَّذِیۡنَ سَبَقَتۡ لَهُمۡ مِّنَّا الۡحُسۡنٰۤی ۙ اُولٰٓئِکَ عَنۡهَا مُبۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: আমার পক্ষ থেকে যাদের জন্য পূর্বেই কল্যাণ নির্ধারিত রয়েছে তাদেরকে তা থেকে দূরে রাখা হবে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১০১)

36 ৩৬
وَ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا وَ اسۡتَکۡبَرُوۡا عَنۡهَاۤ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে এবং তার ব্যাপারে অহঙ্কার করেছে, তারাই আগুনের অধিবাসী। তারা সেখানে হবে স্থায়ী।
(আল-আরাফ আয়াত: ৩৬)

55 ৫৫
وَ یَوۡمَ تَقُوۡمُ السَّاعَۃُ یُقۡسِمُ الۡمُجۡرِمُوۡنَ ۬ۙ مَا لَبِثُوۡا غَیۡرَ سَاعَۃٍ ؕ کَذٰلِکَ کَانُوۡا یُؤۡفَکُوۡنَ
অনুবাদ: আর যেদিন কিয়ামত অনুষ্ঠিত হবে সেদিন অপরাধীরা কসম করে বলবে যে, তারা মুহূর্তকালের বেশী অবস্থান করেনি। এভাবেই তারা সত্যবিমুখ থেকেছে।
(আর-রুম আয়াত: ৫৫)

20 ২০
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا قَبۡلَکَ مِنَ الۡمُرۡسَلِیۡنَ اِلَّاۤ اِنَّهُمۡ لَیَاۡکُلُوۡنَ الطَّعَامَ وَ یَمۡشُوۡنَ فِی الۡاَسۡوَاقِ ؕ وَ جَعَلۡنَا بَعۡضَکُمۡ لِبَعۡضٍ فِتۡنَۃً ؕ اَتَصۡبِرُوۡنَ ۚ وَ کَانَ رَبُّکَ بَصِیۡرًا
অনুবাদ: আর তোমার পূর্বে যত নবী আমি পাঠিয়েছি, তারা সবাই আহার করত এবং হাট-বাজারে চলাফেরা করত। আমি তোমাদের একজনকে অপরজনের জন্য পরীক্ষাস্বরূপ করেছি। তোমরা কি ধৈর্যধারণ করবে? আর তোমার রব সর্বদ্রষ্টা।
(আল-ফুরকান আয়াত: ২০)

40 ৪০
اِنَّاۤ اَنۡذَرۡنٰکُمۡ عَذَابًا قَرِیۡبًا ۬ۚۖ یَّوۡمَ یَنۡظُرُ الۡمَرۡءُ مَا قَدَّمَتۡ یَدٰهُ وَ یَقُوۡلُ الۡکٰفِرُ یٰلَیۡتَنِیۡ کُنۡتُ تُرٰبًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমাদেরকে একটি নিকটবর্তী আযাব সম্পর্কে সতর্ক করলাম। যেদিন মানুষ দেখতে পাবে, তার দু’হাত কী অগ্রে প্রেরণ করেছে এবং কাফির বলবে ‘হায়, আমি যদি মাটি হতাম’!
(আন-নাবা আয়াত: ৪০)

2 ২
هُوَ الَّذِیۡ خَلَقَکُمۡ فَمِنۡکُمۡ کَافِرٌ وَّ مِنۡکُمۡ مُّؤۡمِنٌ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তোমাদের মধ্যে কতক কাফির এবং কতক মু’মিন। আর তোমরা যে আমল করছ আল্লাহ তার সম্যক দ্রষ্টা।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ২)

73 ৭৩
قَالُوۡا تَاللّٰهِ لَقَدۡ عَلِمۡتُمۡ مَّا جِئۡنَا لِنُفۡسِدَ فِی الۡاَرۡضِ وَ مَا کُنَّا سٰرِقِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আল্লাহর কসম, তোমরা নিশ্চয়ই জেনে গিয়েছ, আমরা এ দেশে অশান্তি সৃষ্টি করতে আসিনি, আর আমরা চোর নই’।
(ইউসুফ আয়াত: ৭৩)

46 ৪৬
مِنۡ نُّطۡفَۃٍ اِذَا تُمۡنٰی
অনুবাদ: শুক্রবিন্দু থেকে যখন তা নিক্ষিপ্ত হয়।
(আন-নাজম আয়াত: ৪৬)

56 ৫৬
وَ لَا تُفۡسِدُوۡا فِی الۡاَرۡضِ بَعۡدَ اِصۡلَاحِهَا وَ ادۡعُوۡهُ خَوۡفًا وَّ طَمَعًا ؕ اِنَّ رَحۡمَتَ اللّٰهِ قَرِیۡبٌ مِّنَ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা যমীনে ফাসাদ করো না তার সংশোধনের পর এবং তাঁকে ডাক ভয় ও আশা নিয়ে। নিশ্চয় আল্লাহর রহমত সৎকর্মশীলদের নিকটবর্তী।
(আল-আরাফ আয়াত: ৫৬)

19 ১৯
وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِاٰیٰتِنَا هُمۡ اَصۡحٰبُ الۡمَشۡـَٔمَۃِ
অনুবাদ: আর যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে তারাই দুর্ভাগা।
(আল-বালাদ আয়াত: ১৯)

11 ১১
وَ لَوۡ یُعَجِّلُ اللّٰهُ لِلنَّاسِ الشَّرَّ اسۡتِعۡجَالَهُمۡ بِالۡخَیۡرِ لَقُضِیَ اِلَیۡهِمۡ اَجَلُهُمۡ ؕ فَنَذَرُ الَّذِیۡنَ لَا یَرۡجُوۡنَ لِقَآءَنَا فِیۡ طُغۡیَانِهِمۡ یَعۡمَهُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যদি মানুষের অকল্যাণ (প্রার্থনায় সাড়া দিতে) তাড়াতাড়ি করতেন যেভাবে তিনি তাদের কল্যাণ (প্রার্থনায় সাড়া দিতে) তাড়াতাড়ি করেন, তাহলে অবশ্যই তাদের সময় ফুরিয়ে যেত। সুতরাং যারা আমার সাক্ষাতের আশা রাখে না, আমি তাদেরকে তাদের অবাধ্যতায় দিশেহারা হয়ে ঘুরতে ছেড়ে দেই।
(ইউনুস আয়াত: ১১)

46 ৪৬
اَمۡ تَسۡـَٔلُهُمۡ اَجۡرًا فَهُمۡ مِّنۡ مَّغۡرَمٍ مُّثۡقَلُوۡنَ
অনুবাদ: তুমি কি তাদের কাছে পারিশ্রমিক চাচ্ছ? ফলে তারা ঋণের কারণে ভারাক্রান্ত হয়ে পড়ছে।
(আল-কলম আয়াত: ৪৬)

63 ৬৩
وَ اَلَّفَ بَیۡنَ قُلُوۡبِهِمۡ ؕ لَوۡ اَنۡفَقۡتَ مَا فِی الۡاَرۡضِ جَمِیۡعًا مَّاۤ اَلَّفۡتَ بَیۡنَ قُلُوۡبِهِمۡ وَ لٰکِنَّ اللّٰهَ اَلَّفَ بَیۡنَهُمۡ ؕ اِنَّهٗ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তিনি তাদের অন্তরসমূহে প্রীতি স্থাপন করেছেন। যদি তুমি যমীনে যা আছে, তার সবকিছু ব্যয় করতে, তবুও তাদের অন্তরসমূহে প্রীতি স্থাপন করতে পারতে না। কিন্তু আল্লাহ তাদের মধ্যে প্রীতি স্থাপন করেছেন, নিশ্চয় তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাবান।
(আল-আনফাল আয়াত: ৬৩)

62 ৬২
سُنَّۃَ اللّٰهِ فِی الَّذِیۡنَ خَلَوۡا مِنۡ قَبۡلُ ۚ وَ لَنۡ تَجِدَ لِسُنَّۃِ اللّٰهِ تَبۡدِیۡلًا
অনুবাদ: ইতঃপূর্বে যারা অতিবাহিত হয়ে গিয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে এটাই ছিল আল্লাহর রীতি, আর তুমি আল্লাহর রীতিতে কখনই কোন পরিবর্তন পাবে না।
(আল-আহযাব আয়াত: ৬২)

86 ৮৬
وَ لَا یَمۡلِکُ الَّذِیۡنَ یَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِهِ الشَّفَاعَۃَ اِلَّا مَنۡ شَهِدَ بِالۡحَقِّ وَ هُمۡ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনি ছাড়া যাদেরকে তারা আহবান করে তারা সুপারিশের মালিক হবে না; তবে তারা ছাড়া যারা জেনে-শুনে সত্য সাক্ষ্য দেয় ।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৮৬)

41 ৪১
فَاَخَذَتۡهُمُ الصَّیۡحَۃُ بِالۡحَقِّ فَجَعَلۡنٰهُمۡ غُثَآءً ۚ فَبُعۡدًا لِّلۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যথার্থই তাদেরকে এক বিকট আওয়াজ পেয়ে বসল, তারপর আমি তাদেরকে খড়কুটায় পরিণত করলাম। সুতরাং যালিম কওমের জন্য ধ্বংস।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৪১)

58 ৫৮
سَلٰمٌ ۟ قَوۡلًا مِّنۡ رَّبٍّ رَّحِیۡمٍ
অনুবাদ: অসীম দয়ালু রবের পক্ষ থেকে বলা হবে, ‘সালাম’।
(ইয়াসীন আয়াত: ৫৮)

91 ৯১
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ مَاتُوۡا وَ هُمۡ کُفَّارٌ فَلَنۡ یُّقۡبَلَ مِنۡ اَحَدِهِمۡ مِّلۡءُ الۡاَرۡضِ ذَهَبًا وَّلَوِ افۡتَدٰی بِهٖ ؕ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ وَّ مَا لَهُمۡ مِّنۡ نّٰصِرِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে এবং কাফের অবস্থায় মারা গেছে, তাদের কারো কাছ থেকে যমীন ভরা স্বর্ণ বিনিময়স্বরূপ প্রদান করলেও গ্রহণ করা হবে না, তাদের জন্যই রয়েছে বেদনাদায়ক আযাব, আর তাদের জন্য কোন সাহায্যকারী নেই।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৯১)

176 ১৭৬
یَسۡتَفۡتُوۡنَکَ ؕ قُلِ اللّٰهُ یُفۡتِیۡکُمۡ فِی الۡکَلٰلَۃِ ؕ اِنِ امۡرُؤٌا هَلَکَ لَیۡسَ لَهٗ وَلَدٌ وَّ لَهٗۤ اُخۡتٌ فَلَهَا نِصۡفُ مَا تَرَکَ ۚ وَ هُوَ یَرِثُهَاۤ اِنۡ لَّمۡ یَکُنۡ لَّهَا وَلَدٌ ؕ فَاِنۡ کَانَتَا اثۡنَتَیۡنِ فَلَهُمَا الثُّلُثٰنِ مِمَّا تَرَکَ ؕ وَ اِنۡ کَانُوۡۤا اِخۡوَۃً رِّجَالًا وَّ نِسَآءً فَلِلذَّکَرِ مِثۡلُ حَظِّ الۡاُنۡثَیَیۡنِ ؕ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمۡ اَنۡ تَضِلُّوۡا ؕ وَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তারা তোমার কাছে সমাধান চায়। বল, ‘আল্লাহ তোমাদেরকে সমাধান দিচ্ছেন ‘কালালা’* সম্পর্কে। কোন ব্যক্তি যদি মারা যায় এমন অবস্থায় যে, তার কোন সন্তান নেই এবং তার এক বোন রয়েছে, তবে সে যা রেখে গিয়েছে বোনের জন্য তার অর্ধেক, আর সে (মহিলা)যদি সন্তানহীনা হয় তবে তার ভাই তার উত্তরাধিকারী হবে। কিন্তু যদি তারা (বোনেরা) দু’জন হয়, তবে সে যা রেখে গিয়েছে তাদের জন্য তার দুই তৃতীয়াংশ। আর যদি তারা কয়েক ভাই বোন পুরুষ ও নারী হয়, তবে পুরুষের জন্য দুই নারীর অংশের সমান হবে’। আল্লাহ তোমাদেরকে ব্যাখ্যা দিচ্ছেন, যাতে তোমরা পথভ্রষ্ট না হও এবং আল্লাহ প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে সর্বজ্ঞ’।
(আন-নিসা আয়াত: ১৭৬)

20 ২০
عَلَیۡهِمۡ نَارٌ مُّؤۡصَدَۃٌ
অনুবাদ: তাদের উপর থাকবে অবরুদ্ধ আগুন।
(আল-বালাদ আয়াত: ২০)

26 ২৬
وَ یَسۡتَجِیۡبُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ یَزِیۡدُهُمۡ مِّنۡ فَضۡلِهٖ ؕ وَ الۡکٰفِرُوۡنَ لَهُمۡ عَذَابٌ شَدِیۡدٌ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদের আহবানে তিনি সাড়া দেন এবং তাদের প্রতি তাঁর অনুগ্রহ বৃদ্ধি করেন। আর কাফিরদের জন্য রয়েছে কঠিন আযাব।
(আশ-শূরা আয়াত: ২৬)

44 ৪৪
اَوَ لَمۡ یَسِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَیَنۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ وَ کَانُوۡۤا اَشَدَّ مِنۡهُمۡ قُوَّۃً ؕ وَ مَا کَانَ اللّٰهُ لِیُعۡجِزَهٗ مِنۡ شَیۡءٍ فِی السَّمٰوٰتِ وَ لَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ اِنَّهٗ کَانَ عَلِیۡمًا قَدِیۡرًا
অনুবাদ: আর তারা কি যমীনে ভ্রমণ করে না? তাহলে তারা দেখত, কেমন ছিল তাদের পূর্ববর্তীদের পরিণাম। অথচ তারা তো শক্তিতে ছিল এদের চেয়েও প্রবল। আল্লাহ তো এমন নন যে, আসমানসমূহ ও যমীনের কোন কিছু তাকে অক্ষম করে দেবে। নিশ্চয় তিনি সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান।
(ফাতির আয়াত: ৪৪)

12 ১২
یَسۡـَٔلُوۡنَ اَیَّانَ یَوۡمُ الدِّیۡنِ
অনুবাদ: তারা জিজ্ঞাসা করে, ‘প্রতিদান দিবস’ কবে’?
(আয-যারিয়াত আয়াত: ১২)

17 ১৭
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا یَوۡمُ الدِّیۡنِ
অনুবাদ: আর কিসে তোমাকে জানাবে প্রতিদান দিবস কী?
(আল-ইনফিতার আয়াত: ১৭)

116 ১১৬
فَلَوۡ لَا کَانَ مِنَ الۡقُرُوۡنِ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ اُولُوۡا بَقِیَّۃٍ یَّنۡهَوۡنَ عَنِ الۡفَسَادِ فِی الۡاَرۡضِ اِلَّا قَلِیۡلًا مِّمَّنۡ اَنۡجَیۡنَا مِنۡهُمۡ ۚ وَ اتَّبَعَ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا مَاۤ اُتۡرِفُوۡا فِیۡهِ وَ کَانُوۡا مُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব তোমাদের পূর্বের প্রজন্মসমূহের মধ্যে এমন প্রজ্ঞাবান কেন হয়নি, যারা যমীনে ফাসাদ করা থেকে নিষেধ করত? অল্প সংখ্যক ছাড়া, যাদেরকে আমি তাদের মধ্য থেকে নাজাত দিয়েছিলাম। আর যারা যুলম করেছে, তারা বিলাসিতার পেছনে পড়ে ছিল এবং তারা ছিল অপরাধী।
(হূদ আয়াত: ১১৬)

27 ২৭
فَلَمَّا رَاَوۡهُ زُلۡفَۃً سِیۡٓـَٔتۡ وُجُوۡهُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ قِیۡلَ هٰذَا الَّذِیۡ کُنۡتُمۡ بِهٖ تَدَّعُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা যখন তা* আসন্ন দেখতে পাবে, তখন কাফিরদের চেহারা মলিন হয়ে যাবে এবং বলা হবে, ‘এটাই হল তা, যা তোমরা দাবী করছিলে’।
(আল-মুলক আয়াত: ২৭)

8 ৮
وَ مَا لَکُمۡ لَا تُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ ۚ وَ الرَّسُوۡلُ یَدۡعُوۡکُمۡ لِتُؤۡمِنُوۡا بِرَبِّکُمۡ وَ قَدۡ اَخَذَ مِیۡثَاقَکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের কী হলো যে, তোমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনছ না? অথচ রাসূল তোমাদেরকে তোমাদের রবের প্রতি ঈমান আনতে আহবান করছে। আর তিনি তোমাদের কাছ থেকে অঙ্গীকার গ্রহণ করেছেন, যদি তোমরা মুমিন হও।
(আল-হাদীদ আয়াত: ৮)

135 ১৩৫
اِنِّیۡۤ اَخَافُ عَلَیۡکُمۡ عَذَابَ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের উপর এক মহাদিবসের আযাবের ভয় করছি’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৩৫)

184 ১৮৪
اَیَّامًا مَّعۡدُوۡدٰتٍ ؕ فَمَنۡ کَانَ مِنۡکُمۡ مَّرِیۡضًا اَوۡ عَلٰی سَفَرٍ فَعِدَّۃٌ مِّنۡ اَیَّامٍ اُخَرَ ؕ وَ عَلَی الَّذِیۡنَ یُطِیۡقُوۡنَهٗ فِدۡیَۃٌ طَعَامُ مِسۡکِیۡنٍ ؕ فَمَنۡ تَطَوَّعَ خَیۡرًا فَهُوَ خَیۡرٌ لَّهٗ ؕ وَ اَنۡ تَصُوۡمُوۡا خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: নির্দিষ্ট কয়েক দিন। তবে তোমাদের মধ্যে যে অসুস্থ হবে, কিংবা সফরে থাকবে, তাহলে অন্যান্য দিনে সংখ্যা পূরণ করে নেবে। আর যাদের জন্য তা কষ্টকর হবে, তাদের কর্তব্য ফিদয়া- একজন দরিদ্রকে খাবার প্রদান করা। অতএব যে স্বেচ্ছায় অতিরিক্ত সৎকাজ করবে, তা তার জন্য কল্যাণকর হবে। আর সিয়াম পালন তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জান।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৮৪)

12 ১২
وَ مَا یُکَذِّبُ بِهٖۤ اِلَّا کُلُّ مُعۡتَدٍ اَثِیۡمٍ
অনুবাদ: আর সকল সীমালঙ্ঘনকারী পাপাচারী ছাড়া কেউ তা অস্বীকার করে না।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ১২)

14 ১৪
اَفَمَنۡ کَانَ عَلٰی بَیِّنَۃٍ مِّنۡ رَّبِّهٖ کَمَنۡ زُیِّنَ لَهٗ سُوۡٓءُ عَمَلِهٖ وَ اتَّبَعُوۡۤا اَهۡوَآءَهُمۡ
অনুবাদ: যে ব্যক্তি তার রবের পক্ষ থেকে আগত সুস্পষ্ট প্রমাণের উপর প্রতিষ্ঠিত সে কি তার মত, যার মন্দ আমল তার জন্য চাকচিক্যময় করে দেয়া হয়েছে এবং যারা তাদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে?
(মুহাম্মাদ আয়াত: ১৪)

14 ১৪
اِنۡ تَدۡعُوۡهُمۡ لَا یَسۡمَعُوۡا دُعَآءَکُمۡ ۚ وَ لَوۡ سَمِعُوۡا مَا اسۡتَجَابُوۡا لَکُمۡ ؕ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یَکۡفُرُوۡنَ بِشِرۡکِکُمۡ ؕ وَ لَا یُنَبِّئُکَ مِثۡلُ خَبِیۡرٍ
অনুবাদ: যদি তোমরা তাদেরকে ডাক, তারা তোমাদের ডাক শুনবে না; আর শুনতে পেলেও তোমাদের ডাকে সাড়া দেবে না এবং কিয়ামতের দিন তারা তোমাদের শরীক করাকে অস্বীকার করবে। আর সর্বজ্ঞ আল্লাহর ন্যায় কেউ তোমাকে অবহিত করবে না।
(ফাতির আয়াত: ১৪)

125 ১২৫
فَمَنۡ یُّرِدِ اللّٰهُ اَنۡ یَّهۡدِیَهٗ یَشۡرَحۡ صَدۡرَهٗ لِلۡاِسۡلَامِ ۚ وَ مَنۡ یُّرِدۡ اَنۡ یُّضِلَّهٗ یَجۡعَلۡ صَدۡرَهٗ ضَیِّقًا حَرَجًا کَاَنَّمَا یَصَّعَّدُ فِی السَّمَآءِ ؕ کَذٰلِکَ یَجۡعَلُ اللّٰهُ الرِّجۡسَ عَلَی الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং যাকে আল্লাহ হিদায়াত করতে চান, ইসলামের জন্য তার বুক উন্মুক্ত করে দেন। আর যাকে ভ্রষ্ট করতে চান, তার বুক সঙ্কীর্ণ-সঙ্কুচিত করে দেন, যেন সে আসমানে আরোহণ করছে। এমনিভাবে আল্লাহ অকল্যাণ দেন তাদের উপর, যারা ঈমান আনে না।
(আল-আনআম আয়াত: ১২৫)

25 ২৫
وَ اذۡکُرِ اسۡمَ رَبِّکَ بُکۡرَۃً وَّ اَصِیۡلًا
অনুবাদ: আর সকাল-সন্ধ্যায় তোমার রবের নাম স্মরণ কর,
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ২৫)

13 ১৩
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اِنَّا خَلَقۡنٰکُمۡ مِّنۡ ذَکَرٍ وَّ اُنۡثٰی وَ جَعَلۡنٰکُمۡ شُعُوۡبًا وَّ قَبَآئِلَ لِتَعَارَفُوۡا ؕ اِنَّ اَکۡرَمَکُمۡ عِنۡدَ اللّٰهِ اَتۡقٰکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلِیۡمٌ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: হে মানুষ, আমি তোমাদেরকে এক নারী ও এক পুরুষ থেকে সৃষ্টি করেছি আর তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি। যাতে তোমরা পরস্পর পরিচিত হতে পার। তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সেই অধিক মর্যাদাসম্পন্ন যে তোমাদের মধ্যে অধিক তাকওয়া সম্পন্ন। নিশ্চয় আল্লাহ তো সর্বজ্ঞ, সম্যক অবহিত।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ১৩)

18 ১৮
وَ لَقَدۡ کَذَّبَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ فَکَیۡفَ کَانَ نَکِیۡرِ
অনুবাদ: আর অবশ্যই তাদের পূর্ববর্তীরাও অস্বীকার করেছিল। ফলে কেমন ছিল আমার প্রত্যাখ্যান (এর শাস্তি)?
(আল-মুলক আয়াত: ১৮)

79 ৭৯
اَمۡ اَبۡرَمُوۡۤا اَمۡرًا فَاِنَّا مُبۡرِمُوۡنَ
অনুবাদ: না কি তারা কোন ব্যাপারে পাকা সিদ্ধান্ত নিয়েছে? নিশ্চয় আমি চূড়ান্ত সিদ্ধান্তকারী।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৭৯)

15 ১৫
مَنۡ کَانَ یَظُنُّ اَنۡ لَّنۡ یَّنۡصُرَهُ اللّٰهُ فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ فَلۡیَمۡدُدۡ بِسَبَبٍ اِلَی السَّمَآءِ ثُمَّ لۡیَقۡطَعۡ فَلۡیَنۡظُرۡ هَلۡ یُذۡهِبَنَّ کَیۡدُهٗ مَا یَغِیۡظُ
অনুবাদ: যে ধারণা করে যে, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে কখনো তাকে (রাসূলকে) সাহায্য করবেন না, সে আসমানের দিকে একটি রশি প্রসারিত করুক, এরপর তা কেটে দিক, অতঃপর দেখুক তার কৌশল তার আক্রোশ দূর করে কিনা।
(আল-হজ্জ আয়াত: ১৫)

13 ১৩
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে* অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ১৩)

31 ৩১
وَ جَعَلۡنَا فِی الۡاَرۡضِ رَوَاسِیَ اَنۡ تَمِیۡدَ بِهِمۡ ۪ وَ جَعَلۡنَا فِیۡهَا فِجَاجًا سُبُلًا لَّعَلَّهُمۡ یَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি যমীনে সৃষ্টি করেছি সুদৃঢ় পর্বত, যেন তা পর্বতসমূহ নিয়ে একদিকে হেলে না পড়ে*, আর আমি তাতে তৈরী করেছি প্রশস্ত রাস্তা, যেন তারা চলতে পারে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৩১)

43 ৪৩
وَ فِیۡ ثَمُوۡدَ اِذۡ قِیۡلَ لَهُمۡ تَمَتَّعُوۡا حَتّٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: আর সামূদ জাতির ঘটনায়ও (নিদর্শন রয়েছে)। যখন তাদেরকে বলা হয়েছিল, ‘একটি নির্দিষ্ট কাল পর্যন্ত ভোগ করে নাও’।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৪৩)

20 ২০
وَعَدَکُمُ اللّٰهُ مَغَانِمَ کَثِیۡرَۃً تَاۡخُذُوۡنَهَا فَعَجَّلَ لَکُمۡ هٰذِهٖ وَ کَفَّ اَیۡدِیَ النَّاسِ عَنۡکُمۡ ۚ وَ لِتَکُوۡنَ اٰیَۃً لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ یَهۡدِیَکُمۡ صِرَاطًا مُّسۡتَقِیۡمًا
অনুবাদ: আল্লাহ তোমাদেরকে প্রভূত গনীমতের ওয়াদা দিয়েছেন যা তোমরা গ্রহণ করবে; অতঃপর এগুলি আগে দিয়েছেন; আর মানুষের হাত তোমাদের থেকে ফিরিয়ে রেখেছেন এবং যাতে এটি মুমিনদের জন্য একটি নিদর্শন হয়, আর তিনি তোমাদেরকে সরল পথ দেখান।
(আল-ফাতহ আয়াত: ২০)

142 ১৪২
اِنَّ الۡمُنٰفِقِیۡنَ یُخٰدِعُوۡنَ اللّٰهَ وَ هُوَ خَادِعُهُمۡ ۚ وَ اِذَا قَامُوۡۤا اِلَی الصَّلٰوۃِ قَامُوۡا کُسَالٰی ۙ یُرَآءُوۡنَ النَّاسَ وَ لَا یَذۡکُرُوۡنَ اللّٰهَ اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় মুনাফিকরা আল্লাহকে ধোঁকা দেয়। আর তিনি তাদেরকে ধোঁকায় ফেলেন। আর যখন তারা সালাতে দাঁড়ায় তখন অলসভাবে দাঁড়ায়, তারা লোকদেরকে দেখায় এবং তারা আল্লাহকে কমই স্মরণ করে।
(আন-নিসা আয়াত: ১৪২)

55 ৫৫
اِنَّمَا وَلِیُّکُمُ اللّٰهُ وَ رَسُوۡلُهٗ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا الَّذِیۡنَ یُقِیۡمُوۡنَ الصَّلٰوۃَ وَ یُؤۡتُوۡنَ الزَّکٰوۃَ وَ هُمۡ رٰکِعُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের বন্ধু কেবল আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও মুমিনগণ, যারা সালাত কায়েম করে এবং যাকাত প্রদান করে বিনীত হয়ে।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৫৫)

12 ১২
وَ اُمِرۡتُ لِاَنۡ اَکُوۡنَ اَوَّلَ الۡمُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আমাকে আরো নির্দেশ দেয়া হয়েছে যেন আমি প্রথম মুসলিম হই।’
(আয-যুমার আয়াত: ১২)

20 ২০
اِنَّ رَبَّکَ یَعۡلَمُ اَنَّکَ تَقُوۡمُ اَدۡنٰی مِنۡ ثُلُثَیِ الَّیۡلِ وَ نِصۡفَهٗ وَ ثُلُثَهٗ وَ طَآئِفَۃٌ مِّنَ الَّذِیۡنَ مَعَکَ ؕ وَ اللّٰهُ یُقَدِّرُ الَّیۡلَ وَ النَّهَارَ ؕ عَلِمَ اَنۡ لَّنۡ تُحۡصُوۡهُ فَتَابَ عَلَیۡکُمۡ فَاقۡرَءُوۡا مَا تَیَسَّرَ مِنَ الۡقُرۡاٰنِ ؕ عَلِمَ اَنۡ سَیَکُوۡنُ مِنۡکُمۡ مَّرۡضٰی ۙ وَ اٰخَرُوۡنَ یَضۡرِبُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ یَبۡتَغُوۡنَ مِنۡ فَضۡلِ اللّٰهِ ۙ وَ اٰخَرُوۡنَ یُقَاتِلُوۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ۫ۖ فَاقۡرَءُوۡا مَا تَیَسَّرَ مِنۡهُ ۙ وَ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ وَ اَقۡرِضُوا اللّٰهَ قَرۡضًا حَسَنًا ؕ وَ مَا تُقَدِّمُوۡا لِاَنۡفُسِکُمۡ مِّنۡ خَیۡرٍ تَجِدُوۡهُ عِنۡدَ اللّٰهِ هُوَ خَیۡرًا وَّ اَعۡظَمَ اَجۡرًا ؕ وَ اسۡتَغۡفِرُوا اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার রব জানেন যে, তুমি রাতের দুই তৃতীয়াংশের কিছু কম, অথবা অর্ধরাত অথবা রাতের এক তৃতীয়াংশ সালাতে দাঁড়িয়ে থাক এবং তোমার সাথে যারা আছে তাদের মধ্য থেকে একটি দলও। আর আল্লাহ রাত ও দিন নিরূপণ করেন। তিনি জানেন যে, তোমরা তা করতে সক্ষম হবে না। তাই তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করলেন। অতএব তোমরা কুরআন থেকে যতটুকু সহজ ততটুকু পড়। তিনি জানেন তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়বে। আর কেউ কেউ আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধানে পৃথিবীতে ভ্রমণ করবে, আর কেউ কেউ আল্লাহর পথে লড়াই করবে। অতএব তোমরা কুরআন থেকে যতটুকু সহজ ততটুকু পড়। আর সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে উত্তম ঋণ দাও। আর তোমরা নিজদের জন্য মঙ্গলজনক যা কিছু অগ্রে পাঠাবে তোমরা তা আল্লাহর কাছে পাবে প্রতিদান হিসেবে উৎকৃষ্টতর ও মহত্তর রূপে। আর তোমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও। নিশ্চয় আল্লাহ অতীব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ২০)

45 ৪৫
کَالۡمُهۡلِ ۚۛ یَغۡلِیۡ فِی الۡبُطُوۡنِ
অনুবাদ: গলিত তামার মত, উদরসমূহে ফুটতে থাকবে।
(আদ-দুখান আয়াত: ৪৫)

137 ১৩৭
وَ کَذٰلِکَ زَیَّنَ لِکَثِیۡرٍ مِّنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ قَتۡلَ اَوۡلَادِهِمۡ شُرَکَآؤُهُمۡ لِیُرۡدُوۡهُمۡ وَ لِیَلۡبِسُوۡا عَلَیۡهِمۡ دِیۡنَهُمۡ ؕ وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ مَا فَعَلُوۡهُ فَذَرۡهُمۡ وَ مَا یَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর এভাবে অনেক মুশরিকের জন্য তাদের শরীকরা তাদের সন্তানদেরকে হত্যা করা শোভিত করেছে, যাতে তাদেরকে ধ্বংস করতে পারে এবং তাদের নিকট তাদের দীনকে সংশয়পূর্ণ করতে পারে। আর আল্লাহ যদি চাইতেন, তারা তা করত না। সুতরাং তারা যে মিথ্যা বানায়, তা নিয়ে তুমি তাদেরকে থাকতে দাও।
(আল-আনআম আয়াত: ১৩৭)

28 ২৮
اَلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ تَطۡمَئِنُّ قُلُوۡبُهُمۡ بِذِکۡرِ اللّٰهِ ؕ اَلَا بِذِکۡرِ اللّٰهِ تَطۡمَئِنُّ الۡقُلُوۡبُ
অনুবাদ: ‘যারা ঈমান আনে এবং আল্লাহর স্মরণে যাদের অন্তর প্রশান্ত হয়; জেনে রাখ, আল্লাহর স্মরণ দ্বারাই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’।
(আর-রাদ আয়াত: ২৮)

4 ৪
ثُمَّ ارۡجِعِ الۡبَصَرَ کَرَّتَیۡنِ یَنۡقَلِبۡ اِلَیۡکَ الۡبَصَرُ خَاسِئًا وَّ هُوَ حَسِیۡرٌ
অনুবাদ: অতঃপর তুমি দৃষ্টি ফিরাও একের পর এক, সেই দৃষ্টি অবনমিত ও ক্লান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে।
(আল-মুলক আয়াত: ৪)

250 ২৫০
وَ لَمَّا بَرَزُوۡا لِجَالُوۡتَ وَ جُنُوۡدِهٖ قَالُوۡا رَبَّنَاۤ اَفۡرِغۡ عَلَیۡنَا صَبۡرًا وَّ ثَبِّتۡ اَقۡدَامَنَا وَ انۡصُرۡنَا عَلَی الۡقَوۡمِ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তারা জালূত ও তার সৈন্যবাহিনীর মুখোমুখি হল, তখন তারা বলল, ‘হে আমাদের রব, আমাদের উপর ধৈর্য ঢেলে দিন, আমাদের পা স্থির রাখুন এবং আমাদেরকে কাফের জাতির বিরুদ্ধে সাহায্য করুন’।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৫০)

25 ২৫
اِنَّ الَّذِیۡنَ ارۡتَدُّوۡا عَلٰۤی اَدۡبَارِهِمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ مَا تَبَیَّنَ لَهُمُ الۡهُدَی ۙ الشَّیۡطٰنُ سَوَّلَ لَهُمۡ ؕ وَ اَمۡلٰی لَهُمۡ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা হিদায়াতের পথ সুস্পষ্ট হওয়ার পর তাদের পৃষ্টপ্রদর্শনপূর্বক মুখ ফিরিয়ে নেয়, শয়তান তাদের কাজকে চমৎকৃত করে দেখায় এবং তাদেরকে মিথ্যা আশা দিয়ে থাকে।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ২৫)

80 ৮০
اَمۡ یَحۡسَبُوۡنَ اَنَّا لَا نَسۡمَعُ سِرَّهُمۡ وَ نَجۡوٰىهُمۡ ؕ بَلٰی وَ رُسُلُنَا لَدَیۡهِمۡ یَکۡتُبُوۡنَ
অনুবাদ: না কি তারা মনে করে, আমি তাদের গোপনীয় বিষয় ও নিভৃত সলাপরামর্শ শুনতে পাই না? অবশ্যই হ্যাঁ, আর আমার ফেরেশতাগণ তাদের কাছে থেকে লিখছে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৮০)

209 ২০৯
ذِکۡرٰی ۟ۛ وَ مَا کُنَّا ظٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: এটা উপদেশস্বরূপ; আর আমি যালিমদের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২০৯)

77 ৭৭
قُلۡ مَا یَعۡبَؤُا بِکُمۡ رَبِّیۡ لَوۡ لَا دُعَآؤُکُمۡ ۚ فَقَدۡ کَذَّبۡتُمۡ فَسَوۡفَ یَکُوۡنُ لِزَامًا
অনুবাদ: বল, ‘যদি তোমরা না-ই ডাক তাহলে আমার রব তোমাদের কোন পরওয়া করেন না। তারপর তোমরা অস্বীকার করেছ। তাই অচিরেই অপরিহার্য হবে আযাব।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৭৭)

80 ৮০
وَ اللّٰهُ جَعَلَ لَکُمۡ مِّنۡۢ بُیُوۡتِکُمۡ سَکَنًا وَّ جَعَلَ لَکُمۡ مِّنۡ جُلُوۡدِ الۡاَنۡعَامِ بُیُوۡتًا تَسۡتَخِفُّوۡنَهَا یَوۡمَ ظَعۡنِکُمۡ وَ یَوۡمَ اِقَامَتِکُمۡ ۙ وَ مِنۡ اَصۡوَافِهَا وَ اَوۡبَارِهَا وَ اَشۡعَارِهَاۤ اَثَاثًا وَّ مَتَاعًا اِلٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: আর আল্লাহ তোমাদের ঘরগুলোকে তোমাদের জন্য আবাস করেছেন এবং তোমাদের পশুর চামড়া দিয়ে তাবুর ব্যবস্থা করেছেন, যা খুব সহজেই তোমরা সফরকালে ও অবস্থানকালে বহন করতে পার। আর তাদের পশম, তাদের লোম ও তাদের চুল দ্বারা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য গৃহসামগ্রী ও ভোগ-উপকরণ (তৈরি করেছেন)।
(আন-নাহাল আয়াত: ৮০)

106 ১০৬
قَالُوۡا رَبَّنَا غَلَبَتۡ عَلَیۡنَا شِقۡوَتُنَا وَ کُنَّا قَوۡمًا ضَآلِّیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘হে আমাদের রব, দুর্ভাগ্য আমাদেরকে পেয়ে বসেছিল, আর আমরা ছিলাম পথভ্রষ্ট’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১০৬)

259 ২৫৯
اَوۡ کَالَّذِیۡ مَرَّ عَلٰی قَرۡیَۃٍ وَّ هِیَ خَاوِیَۃٌ عَلٰی عُرُوۡشِهَا ۚ قَالَ اَنّٰی یُحۡیٖ هٰذِهِ اللّٰهُ بَعۡدَ مَوۡتِهَا ۚ فَاَمَاتَهُ اللّٰهُ مِائَۃَ عَامٍ ثُمَّ بَعَثَهٗ ؕ قَالَ کَمۡ لَبِثۡتَ ؕ قَالَ لَبِثۡتُ یَوۡمًا اَوۡ بَعۡضَ یَوۡمٍ ؕ قَالَ بَلۡ لَّبِثۡتَ مِائَۃَ عَامٍ فَانۡظُرۡ اِلٰی طَعَامِکَ وَ شَرَابِکَ لَمۡ یَتَسَنَّهۡ ۚ وَ انۡظُرۡ اِلٰی حِمَارِکَ وَ لِنَجۡعَلَکَ اٰیَۃً لِّلنَّاسِ وَ انۡظُرۡ اِلَی الۡعِظَامِ کَیۡفَ نُنۡشِزُهَا ثُمَّ نَکۡسُوۡهَا لَحۡمًا ؕ فَلَمَّا تَبَیَّنَ لَهٗ ۙ قَالَ اَعۡلَمُ اَنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: অথবা সে ব্যক্তির মত, যে কোন জনপদ অতিক্রম করছিল, যা তার ছাদের উপর বিধ্বস্ত ছিল। সে বলল, ‘আল্লাহ একে কিভাবে জীবিত করবেন মরে যাওয়ার পর’? অতঃপর আল্লাহ তাকে এক’শ বছর মৃত রাখলেন। এরপর তাকে পুনর্জীবিত করলেন। বললেন, ‘তুমি কতকাল অবস্থান করেছ’? সে বলল, ‘আমি একদিন অথবা দিনের কিছু সময় অবস্থান করেছি’। তিনি বললেন, ‘বরং তুমি এক’শ বছর অবস্থান করেছ। সুতরাং তুমি তোমার খাবার ও পানীয়ের দিকে তাকাও, সেটি পরিবর্তিত হয়নি এবং তুমি তাকাও তোমরা গাধার দিকে, আর যাতে আমি তোমাকে মানুষের জন্য দৃষ্টান্ত বানাতে পারি এবং তুমি তাকাও হাড়গুলোর দিকে, কিভাবে আমি তা সংযুক্ত করি, অতঃপর তাকে আবৃত করি গোশ্ত দ্বারা’। পরে যখন তার নিকট স্পষ্ট হল, তখন সে বলল, ‘আমি জানি, নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান’।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৫৯)

28 ২৮
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ بَدَّلُوۡا نِعۡمَتَ اللّٰهِ کُفۡرًا وَّ اَحَلُّوۡا قَوۡمَهُمۡ دَارَ الۡبَوَارِ
অনুবাদ: তুমি কি তাদেরকে দেখ না, যারা আল্লাহর নিআমতকে কুফরী দ্বারা পরিবর্তন করেছে এবং তাদের কওমকে ধ্বংসের ঘরে নামিয়ে দিয়েছে?
(ইবরাহীম আয়াত: ২৮)

7 ৭
لَقَدۡ کَانَ فِیۡ یُوۡسُفَ وَ اِخۡوَتِهٖۤ اٰیٰتٌ لِّلسَّآئِلِیۡنَ
অনুবাদ: ইউসুফ ও তার ভাইদের কাহিনীতে জিজ্ঞাসুদের জন্য অবশ্যই অনেক নিদর্শন রয়েছে।
(ইউসুফ আয়াত: ৭)

6 ৬
وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا طَحٰهَا
অনুবাদ: কসম যমীনের এবং যিনি তা বিস্তৃত করেছেন।
(আশ-শামস আয়াত: ৬)

197 ১৯৭
مَتَاعٌ قَلِیۡلٌ ۟ ثُمَّ مَاۡوٰىهُمۡ جَهَنَّمُ ؕ وَ بِئۡسَ الۡمِهَادُ
অনুবাদ: এসব অল্প ভোগ্যসামগ্রী। এরপর তাদের আশ্রয়স্থল জাহান্নাম; আর তা কতইনা মন্দ বিছানা!
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৯৭)

23 ২৩
الَّذِیۡنَ هُمۡ عَلٰی صَلَاتِهِمۡ دَآئِمُوۡنَ
অনুবাদ: যারা তাদের সালাতের ক্ষেত্রে নিয়মিত।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ২৩)

126 ১২৬
وَ اِذۡ قَالَ اِبۡرٰهٖمُ رَبِّ اجۡعَلۡ هٰذَا بَلَدًا اٰمِنًا وَّ ارۡزُقۡ اَهۡلَهٗ مِنَ الثَّمَرٰتِ مَنۡ اٰمَنَ مِنۡهُمۡ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ ؕ قَالَ وَ مَنۡ کَفَرَ فَاُمَتِّعُهٗ قَلِیۡلًا ثُمَّ اَضۡطَرُّهٗۤ اِلٰی عَذَابِ النَّارِ ؕ وَ بِئۡسَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীম বলল, ‘হে আমার রব, আপনি একে নিরাপদ নগরী বানান এবং এর অধিবাসীদেরকে ফল-মুলের রিয্ক দিন যারা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান এনেছে’। তিনি বললেন, ‘যে কুফরী করবে, তাকে আমি স্বল্প ভোগোপকরণ দিব। অতঃপর তাকে আগুনের আযাবে প্রবেশ করতে বাধ্য করব। আর তা কত মন্দ পরিণতি’।
(আল-বাকারা আয়াত: ১২৬)

33 ৩৩
قَالَ رَبِّ السِّجۡنُ اَحَبُّ اِلَیَّ مِمَّا یَدۡعُوۡنَنِیۡۤ اِلَیۡهِ ۚ وَ اِلَّا تَصۡرِفۡ عَنِّیۡ کَیۡدَهُنَّ اَصۡبُ اِلَیۡهِنَّ وَ اَکُنۡ مِّنَ الۡجٰهِلِیۡنَ
অনুবাদ: সে (ইউসুফ) বলল, ‘হে আমার রব, তারা আমাকে যে কাজের প্রতি আহবান করছে তা থেকে কারাগারই আমার নিকট অধিক প্রিয়। আর যদি আপনি আমার থেকে তাদের চক্রান্ত প্রতিহত না করেন তবে আমি তাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ব এবং আমি মূর্খদের অন্তর্ভুক্ত হব’।
(ইউসুফ আয়াত: ৩৩)

83 ৮৩
فَلَمَّا جَآءَتۡهُمۡ رُسُلُهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ فَرِحُوۡا بِمَا عِنۡدَهُمۡ مِّنَ الۡعِلۡمِ وَ حَاقَ بِهِمۡ مَّا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর তাদের কাছে যখন তাদের রাসূলগণ স্পষ্ট প্রমাণাদিসহ আসল তখন তারা তাদের নিজদের কাছে যে বিদ্যা ছিল তাতেই উৎফুল্ল হয়ে উঠল। আর যা নিয়ে তাঁরা ঠাট্টা-বিদ্রূপ করত তা-ই তাদেরকে পরিবেষ্টন করল।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৮৩)

27 ২৭
یٰبَنِیۡۤ اٰدَمَ لَا یَفۡتِنَنَّکُمُ الشَّیۡطٰنُ کَمَاۤ اَخۡرَجَ اَبَوَیۡکُمۡ مِّنَ الۡجَنَّۃِ یَنۡزِعُ عَنۡهُمَا لِبَاسَهُمَا لِیُرِیَهُمَا سَوۡاٰتِهِمَا ؕ اِنَّهٗ یَرٰىکُمۡ هُوَ وَ قَبِیۡلُهٗ مِنۡ حَیۡثُ لَا تَرَوۡنَهُمۡ ؕ اِنَّا جَعَلۡنَا الشَّیٰطِیۡنَ اَوۡلِیَآءَ لِلَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: হে বনী আদম, শয়তান যেন তোমাদেরকে বিভ্রান্ত না করে, যেভাবে সে তোমাদের পিতা-মাতাকে জান্নাত থেকে বের করেছিল; সে তাদের পোশাক টেনে নিচ্ছিল, যাতে সে তাদেরকে তাদের লজ্জাস্থান দেখাতে পারে। নিশ্চয় সে ও তার দলবল তোমাদেরকে দেখে যেখানে তোমরা তাদেরকে দেখ না। নিশ্চয় আমি শয়তানদেরকে তাদের জন্য অভিভাবক বানিয়েছি, যারা ঈমান গ্রহণ করে না।
(আল-আরাফ আয়াত: ২৭)

67 ৬৭
فَاَمَّا مَنۡ تَابَ وَ اٰمَنَ وَ عَمِلَ صَالِحًا فَعَسٰۤی اَنۡ یَّکُوۡنَ مِنَ الۡمُفۡلِحِیۡنَ
অনুবাদ: তবে যে তাওবা করেছিল, ঈমান এনেছিল এবং সৎকর্ম করেছিল, আশা করা যায় সে সাফল্য অর্জনকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৬৭)

104 ১০৪
اَلَّذِیۡنَ ضَلَّ سَعۡیُهُمۡ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا وَ هُمۡ یَحۡسَبُوۡنَ اَنَّهُمۡ یُحۡسِنُوۡنَ صُنۡعًا
অনুবাদ: দুনিয়ার জীবনে যাদের চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে গেছে, অথচ তারা মনে করছে যে, তারা ভাল কাজই করছে’!
(আল-কাহফ আয়াত: ১০৪)

163 ১৬৩
فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوۡنِ
অনুবাদ: ‘সুতরাং তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং আমার আনুগত্য কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৬৩)

80 ৮০
وَ لَقَدۡ کَذَّبَ اَصۡحٰبُ الۡحِجۡرِ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই হিজরের অধিবাসীরা [সালেহের (আঃ) কওম] রাসূলদেরকে অস্বীকার করেছে।
(আল-হিজর আয়াত: ৮০)

246 ২৪৬
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الۡمَلَاِ مِنۡۢ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ مِنۡۢ بَعۡدِ مُوۡسٰی ۘ اِذۡ قَالُوۡا لِنَبِیٍّ لَّهُمُ ابۡعَثۡ لَنَا مَلِکًا نُّقَاتِلۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ؕ قَالَ هَلۡ عَسَیۡتُمۡ اِنۡ کُتِبَ عَلَیۡکُمُ الۡقِتَالُ اَلَّا تُقَاتِلُوۡا ؕ قَالُوۡا وَ مَا لَنَاۤ اَلَّا نُقَاتِلَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ قَدۡ اُخۡرِجۡنَا مِنۡ دِیَارِنَا وَ اَبۡنَآئِنَا ؕ فَلَمَّا کُتِبَ عَلَیۡهِمُ الۡقِتَالُ تَوَلَّوۡا اِلَّا قَلِیۡلًا مِّنۡهُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌۢ بِالظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তুমি কি মূসার পর বনী ইসরাঈলের প্রধানদেরকে দেখনি? যখন তারা তাদের নবীকে বলেছিল, ‘আমাদের জন্য একজন রাজা পাঠান, তাহলে আমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করব’। সে বলল, ‘এমন কি হবে যে, যদি তোমাদের উপর লড়াই আবশ্যক করা হয়, তোমরা লড়াই করবে না’? তারা বলল, আমাদের কী হয়েছে যে, আমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করব না, অথচ আমাদেরকে আমাদের গৃহসমূহ থেকে বের করা হয়েছে এবং আমাদের সন্তানদের থেকে (বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে)’? অতঃপর যখন তাদের উপর লড়াই আবশ্যক করা হল, তখন তাদের মধ্য থেকে স্বল্প সংখ্যক ছাড়া তারা বিমুখ হল। আর আল্লাহ যালিমদের সম্পর্কে সম্যক অবগত।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৪৬)

29 ২৯
فَلَمَّا قَضٰی مُوۡسَی الۡاَجَلَ وَ سَارَ بِاَهۡلِهٖۤ اٰنَسَ مِنۡ جَانِبِ الطُّوۡرِ نَارًا ۚ قَالَ لِاَهۡلِهِ امۡکُثُوۡۤا اِنِّیۡۤ اٰنَسۡتُ نَارًا لَّعَلِّیۡۤ اٰتِیۡکُمۡ مِّنۡهَا بِخَبَرٍ اَوۡ جَذۡوَۃٍ مِّنَ النَّارِ لَعَلَّکُمۡ تَصۡطَلُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর মূসা যখন মেয়াদ পূর্ণ করল এবং সপরিবারে যাত্রা করল, তখন সে তূর পর্বতের পাশে আগুন দেখতে পেল। সে তার পরিবার পরিজনকে বলল, ‘তোমরা অপেক্ষা কর, আমি আগুন দেখতে পেয়েছি, সম্ভবত আমি তা থেকে তোমাদের কাছে আনতে পারব কোন খবর, অথবা একটি জ্বলন্ত আঙ্গার; যাতে তোমরা আগুন পোহাতে পার’।
(আল-কাসাস আয়াত: ২৯)

14 ১৪
وَ اِذَا لَقُوا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا قَالُوۡۤا اٰمَنَّا ۚۖ وَ اِذَا خَلَوۡا اِلٰی شَیٰطِیۡنِهِمۡ ۙ قَالُوۡۤا اِنَّا مَعَکُمۡ ۙ اِنَّمَا نَحۡنُ مُسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তারা মুমিনদের সাথে মিলিত হয়, তখন বলে ‘আমরা ঈমান এনেছি’ এবং যখন তাদের শয়তানদের সাথে একান্তে মিলিত হয়, তখন বলে, ‘নিশ্চয় আমরা তোমাদের সাথে আছি। আমরা তো কেবল উপহাসকারী’।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৪)

54 ৫৪
وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِلنَّاسِ مِنۡ کُلِّ مَثَلٍ ؕ وَ کَانَ الۡاِنۡسَانُ اَکۡثَرَ شَیۡءٍ جَدَلًا
অনুবাদ: আর আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য সকল প্রকার উপমা বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। আর মানুষ সবচেয়ে বেশি তর্ককারী।
(আল-কাহফ আয়াত: ৫৪)

154 ১৫৪
وَ لَمَّا سَکَتَ عَنۡ مُّوۡسَی الۡغَضَبُ اَخَذَ الۡاَلۡوَاحَ ۚۖ وَ فِیۡ نُسۡخَتِهَا هُدًی وَّ رَحۡمَۃٌ لِّلَّذِیۡنَ هُمۡ لِرَبِّهِمۡ یَرۡهَبُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন মূসার ক্রোধ থেমে গেল তখন সে ফলকগুলো তুলে নিল। তার লেখাতে ছিল হিদায়াত ও রহমত, তাদের জন্য যারা নিজদের রবকেই ভয় করে।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৫৪)

11 ১১
لَهٗ مُعَقِّبٰتٌ مِّنۡۢ بَیۡنِ یَدَیۡهِ وَ مِنۡ خَلۡفِهٖ یَحۡفَظُوۡنَهٗ مِنۡ اَمۡرِ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُغَیِّرُ مَا بِقَوۡمٍ حَتّٰی یُغَیِّرُوۡا مَا بِاَنۡفُسِهِمۡ ؕ وَ اِذَاۤ اَرَادَ اللّٰهُ بِقَوۡمٍ سُوۡٓءًا فَلَا مَرَدَّ لَهٗ ۚ وَ مَا لَهُمۡ مِّنۡ دُوۡنِهٖ مِنۡ وَّالٍ
অনুবাদ: মানুষের জন্য রয়েছে, সামনে ও পেছনে, একের পর এক আগমনকারী প্রহরী, যারা আল্লাহর নির্দেশে তাকে হেফাযত করে। নিশ্চয় আল্লাহ কোন কওমের অবস্থা ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। আর যখন আল্লাহ কোন জাতির মন্দ চান, তখন তা প্রতিহত করা যায় না এবং তাদের জন্য তিনি ছাড়া কোন অভিভাবক নেই।
(আর-রাদ আয়াত: ১১)

70 ৭০
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ وَ قُوۡلُوۡا قَوۡلًا سَدِیۡدًا
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সঠিক কথা বল।
(আল-আহযাব আয়াত: ৭০)

50 ৫০
اُنۡظُرۡ کَیۡفَ یَفۡتَرُوۡنَ عَلَی اللّٰهِ الۡکَذِبَ ؕ وَ کَفٰی بِهٖۤ اِثۡمًا مُّبِیۡنًا
অনুবাদ: দেখ, কেমন করে তারা আল্লাহর উপর মিথ্যা রটনা করে। আর প্রকাশ্য পাপ হিসেবে এটিই যথেষ্ট।
(আন-নিসা আয়াত: ৫০)

5 ৫
وَ مَا یَاۡتِیۡهِمۡ مِّنۡ ذِکۡرٍ مِّنَ الرَّحۡمٰنِ مُحۡدَثٍ اِلَّا کَانُوۡا عَنۡهُ مُعۡرِضِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখনই তাদের কাছে পরম করুণাময়ের পক্ষ থেকে কোন নতুন উপদেশ আসে তখনই তারা তা থেকে বিমুখ হয়।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৫)

18 ১৮
اَوَ مَنۡ یُّنَشَّؤُا فِی الۡحِلۡیَۃِ وَ هُوَ فِی الۡخِصَامِ غَیۡرُ مُبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর যে অলংকারে লালিত পালিত হয়; এবং বিতর্ককালে সুস্পষ্ট বক্তব্য প্রদানে অক্ষম।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ১৮)

5 ৫
وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ لِفُرُوۡجِهِمۡ حٰفِظُوۡنَ ۙ
অনুবাদ: আর যারা তাদের নিজদের লজ্জাস্থানের হিফাযতকারী।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৫)

71 ৭১
وَ اتۡلُ عَلَیۡهِمۡ نَبَاَ نُوۡحٍ ۘ اِذۡ قَالَ لِقَوۡمِهٖ یٰقَوۡمِ اِنۡ کَانَ کَبُرَ عَلَیۡکُمۡ مَّقَامِیۡ وَ تَذۡکِیۡرِیۡ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ فَعَلَی اللّٰهِ تَوَکَّلۡتُ فَاَجۡمِعُوۡۤا اَمۡرَکُمۡ وَ شُرَکَآءَکُمۡ ثُمَّ لَا یَکُنۡ اَمۡرُکُمۡ عَلَیۡکُمۡ غُمَّۃً ثُمَّ اقۡضُوۡۤا اِلَیَّ وَ لَا تُنۡظِرُوۡنِ
অনুবাদ: আর তাদেরকে নূহের সংবাদ পড়ে শুনাও, যখন সে তার কওমকে বলল, ‘হে আমার কওম, আমার অবস্থান এবং আল্লাহর আয়াতসমূহের মাধ্যমে আমার উপদেশ দান যদি তোমাদের কাছে ভারী মনে হয়, তবে আমি আল্লাহর উপরই তাওয়াক্কুল করলাম। সুতরাং তোমরা অভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ কর এবং (সাথে নাও) তোমাদের শরীকদের। তারপর তোমাদের বিষয়টি যেন তোমাদের নিকট অস্পষ্ট না থাকে। এরপর আমার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত কর এবং আমাকে অবকাশ দিও না’।
(ইউনুস আয়াত: ৭১)

25 ২৫
اِنِّیۡۤ اٰمَنۡتُ بِرَبِّکُمۡ فَاسۡمَعُوۡنِ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের রবের প্রতি ঈমান এনেছি, অতএব তোমরা আমার কথা শোন’।
(ইয়াসীন আয়াত: ২৫)

94 ৯৪
فَمَنِ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ الۡکَذِبَ مِنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব যারা এরপরও আল্লাহর ব্যাপারে মিথ্যা রটনা করে, তারা অবশ্যই যালিম।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৯৪)

24 ২৪
ا یَذُوۡقُوۡنَ فِیۡهَا بَرۡدًا وَّ لَا شَرَابًا
অনুবাদ: সেখানে তারা কোন শীতলতা আস্বাদন করবে না এবং না কোন পানীয়।
(আন-নাবা আয়াত: ২৪)

45 ৪৫
اِنَّهُمۡ کَانُوۡا قَبۡلَ ذٰلِکَ مُتۡرَفِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তারা ইতঃপূর্বে বিলাসিতায় মগ্ন ছিল,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৪৫)

34 ৩৪
فَالۡیَوۡمَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مِنَ الۡکُفَّارِ یَضۡحَکُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব আজ মুমিনরাই কাফিরদেরকে নিয়ে হাসবে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৩৪)

26 ২৬
قَدۡ مَکَرَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ فَاَتَی اللّٰهُ بُنۡیَانَهُمۡ مِّنَ الۡقَوَاعِدِ فَخَرَّ عَلَیۡهِمُ السَّقۡفُ مِنۡ فَوۡقِهِمۡ وَ اَتٰىهُمُ الۡعَذَابُ مِنۡ حَیۡثُ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের পূর্বে যারা ছিল, তারা ষড়যন্ত্র করেছিল, অতঃপর আল্লাহ তাদের দালানের ভীতে আঘাত করেছিলেন, ফলে তাদের উপর থেকে তাদের ছাদ ধ্বসে পড়েছিল। আর তাদের উপর আযাব এসছিল এমনভাবে যে, তারা তা উপলব্ধি করতে পারেনি।
(আন-নাহাল আয়াত: ২৬)

19 ১৯
وَ جَعَلُوا الۡمَلٰٓئِکَۃَ الَّذِیۡنَ هُمۡ عِبٰدُ الرَّحۡمٰنِ اِنَاثًا ؕ اَشَهِدُوۡا خَلۡقَهُمۡ ؕ سَتُکۡتَبُ شَهَادَتُهُمۡ وَ یُسۡـَٔلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা গণ্য করেছে রহমানের বান্দা ফেরেশতাদেরকে নারী। তারা কি তাদের সৃষ্টি প্রত্যক্ষ করেছে? তাদের সাক্ষ্য অবশ্যই লিখে রাখা হবে এবং তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ১৯)

234 ২৩৪
وَ الَّذِیۡنَ یُتَوَفَّوۡنَ مِنۡکُمۡ وَ یَذَرُوۡنَ اَزۡوَاجًا یَّتَرَبَّصۡنَ بِاَنۡفُسِهِنَّ اَرۡبَعَۃَ اَشۡهُرٍ وَّ عَشۡرًا ۚ فَاِذَا بَلَغۡنَ اَجَلَهُنَّ فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ فِیۡمَا فَعَلۡنَ فِیۡۤ اَنۡفُسِهِنَّ بِالۡمَعۡرُوۡفِ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: আর তোমাদের মধ্য থেকে যারা মারা যাবে এবং স্ত্রীদেরকে রেখে যাবে, তাদের স্ত্রীগণ চার মাস দশ দিন অপেক্ষায় থাকবে। অতঃপর যখন তারা ইদ্দতকাল পূর্ণ করবে, তখন তারা নিজদের ব্যাপারে বিধি মোতাবেক যা করবে, সে ব্যাপারে তোমাদের কোন পাপ নেই। আর তোমরা যা কর, সে ব্যাপারে আল্লাহ সম্যক অবগত।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৩৪)

1 ১
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تُقَدِّمُوۡا بَیۡنَ یَدَیِ اللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সামনে অগ্রবর্তী হয়ো না এবং তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর, নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ১)

12 ১২
وَ لِسُلَیۡمٰنَ الرِّیۡحَ غُدُوُّهَا شَهۡرٌ وَّ رَوَاحُهَا شَهۡرٌ ۚ وَ اَسَلۡنَا لَهٗ عَیۡنَ الۡقِطۡرِ ؕ وَ مِنَ الۡجِنِّ مَنۡ یَّعۡمَلُ بَیۡنَ یَدَیۡهِ بِاِذۡنِ رَبِّهٖ ؕ وَ مَنۡ یَّزِغۡ مِنۡهُمۡ عَنۡ اَمۡرِنَا نُذِقۡهُ مِنۡ عَذَابِ السَّعِیۡرِ
অনুবাদ: আর সুলাইমানের জন্য আমি বাতাসকে অনুগত করে দিয়েছিলাম, যা সকালে এক মাসের পথ এবং সন্ধ্যায় এক মাসের পথ অতিক্রম করত। আর আমি তার জন্য গলিত তামার প্রস্রবণ প্রবাহিত করেছিলাম। আর কতিপয় জিন তার রবের অনুমতিক্রমে তার সামনে কাজ করত। তাদের মধ্যে যে আমার নির্দেশ থেকে বিচ্যুত হয় তাকে আমি জ্বলন্ত আগুনের আযাব আস্বাদন করাব।
(সাবা আয়াত: ১২)

62 ৬২
اَللّٰهُ خَالِقُ کُلِّ شَیۡءٍ ۫ وَّ هُوَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ وَّکِیۡلٌ
অনুবাদ: আল্লাহ সব কিছুর স্রষ্টা এবং তিনি সব কিছুর তত্ত্বাবধায়ক।
(আয-যুমার আয়াত: ৬২)

51 ৫১
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৫১)

86 ৮৬
اَلَمۡ یَرَوۡا اَنَّا جَعَلۡنَا الَّیۡلَ لِیَسۡکُنُوۡا فِیۡهِ وَ النَّهَارَ مُبۡصِرًا ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি দেখে না যে, আমি রাতকে সৃষ্টি করেছি, যেন তারা তাতে বিশ্রাম নিতে পারে এবং দিনকে করেছি আলোকিত? নিশ্চয় এতে নিদর্শনাবলী রয়েছে সেই কওমের জন্য যারা ঈমান এনেছে।
(আন-নামাল আয়াত: ৮৬)

5 ৫
سَلٰمٌ ۟ۛ هِیَ حَتّٰی مَطۡلَعِ الۡفَجۡرِ
অনুবাদ: শান্তিময় সেই রাত, ফজরের সূচনা পর্যন্ত।
(আল-কাদর আয়াত: ৫)

69 ৬৯
مَا کَانَ لِیَ مِنۡ عِلۡمٍۭ بِالۡمَلَاِ الۡاَعۡلٰۤی اِذۡ یَخۡتَصِمُوۡنَ
অনুবাদ: ‘ঊর্ধ্বলোক সম্পর্কে আমার কোন জ্ঞানই ছিল না যখন তারা বাদানুবাদ* করছিল’।
(সোয়াদ আয়াত: ৬৯)

10 ১০
وَ مَا اخۡتَلَفۡتُمۡ فِیۡهِ مِنۡ شَیۡءٍ فَحُکۡمُهٗۤ اِلَی اللّٰهِ ؕ ذٰلِکُمُ اللّٰهُ رَبِّیۡ عَلَیۡهِ تَوَکَّلۡتُ ٭ۖ وَ اِلَیۡهِ اُنِیۡبُ
অনুবাদ: আর যে কোন বিষয়েই তোমরা মতবিরোধ কর, তার ফয়সালা আল্লাহর কাছে; তিনিই আল্লাহ, আমার রব; তাঁরই উপর আমি তাওয়াক্কুল করেছি এবং আমি তাঁরই অভিমুখী হই।
(আশ-শূরা আয়াত: ১০)

63 ৬৩
اَتَّخَذۡنٰهُمۡ سِخۡرِیًّا اَمۡ زَاغَتۡ عَنۡهُمُ الۡاَبۡصَارُ
অনুবাদ: ‘তবে কি আমরা তাদের ঠাট্টা-বিদ্রূপের পাত্র মনে করতাম, নাকি তাদের ব্যাপারে [আমাদের] দৃষ্টি বিভ্রম ঘটেছে’?
(সোয়াদ আয়াত: ৬৩)

3 ৩
خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ بِالۡحَقِّ ؕ تَعٰلٰی عَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন যথাযথই, তারা যা শরীক করে, তা থেকে তিনি ঊর্ধ্বে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৩)

62 ৬২
اِنَّمَا الۡمُؤۡمِنُوۡنَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ وَ اِذَا کَانُوۡا مَعَهٗ عَلٰۤی اَمۡرٍ جَامِعٍ لَّمۡ یَذۡهَبُوۡا حَتّٰی یَسۡتَاۡذِنُوۡهُ ؕ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَسۡتَاۡذِنُوۡنَکَ اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ ۚ فَاِذَا اسۡتَاۡذَنُوۡکَ لِبَعۡضِ شَاۡنِهِمۡ فَاۡذَنۡ لِّمَنۡ شِئۡتَ مِنۡهُمۡ وَ اسۡتَغۡفِرۡ لَهُمُ اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: মুমিন শুধু তারাই যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের ওপর ঈমান আনে এবং তাঁর সাথে কোন সমষ্টিগত কাজে থাকলে অনুমতি না নিয়ে চলে যায় না। নিশ্চয় তোমার কাছে যারা অনুমতি চায় তারাই কেবল আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উপর ঈমান আনে; সুতরাং কোন প্রয়োজনে তারা তোমার কাছে বাইরে যাওয়ার অনুমতি চাইলে তাদের মধ্যে তোমার যাকে ইচ্ছা তুমি অনুমতি দেবে এবং তাদের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর। নিশ্চয় আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।
(আন-নূর আয়াত: ৬২)

33 ৩৩
کِلۡتَا الۡجَنَّتَیۡنِ اٰتَتۡ اُکُلَهَا وَ لَمۡ تَظۡلِمۡ مِّنۡهُ شَیۡئًا ۙ وَّ فَجَّرۡنَا خِلٰلَهُمَا نَهَرًا
অনুবাদ: উভয় বাগান ফল দিয়েছে, তাতে কিছুই ত্রুটি করেনি এবং আমি উভয়ের মাঝ দিয়ে নদী প্রবাহিত করেছি।
(আল-কাহফ আয়াত: ৩৩)

17 ১৭
لِّنَفۡتِنَهُمۡ فِیۡهِ ؕ وَ مَنۡ یُّعۡرِضۡ عَنۡ ذِکۡرِ رَبِّهٖ یَسۡلُکۡهُ عَذَابًا صَعَدًا
অনুবাদ: যাতে আমি তা দিয়ে তাদেরকে পরীক্ষা করতে পারি। আর যে তার রবের স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তাকে তিনি কঠিন আযাবে প্রবেশ করাবেন।
(আল-জ্বিন আয়াত: ১৭)

5 ৫
فَالۡمُدَبِّرٰتِ اَمۡرًا ۘ
অনুবাদ: অতঃপর কসম সকল কার্যনির্বাহকারীদের।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৫)

141 ১৪১
فَسَاهَمَ فَکَانَ مِنَ الۡمُدۡحَضِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর সে লটারীতে অংশগ্রহণ করল এবং তাতে সে হেরে গেল।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৪১)

9 ৯
اِنَّا نَحۡنُ نَزَّلۡنَا الذِّکۡرَ وَ اِنَّا لَهٗ لَحٰفِظُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি কুরআন* নাযিল করেছি, আর আমিই তার হেফাযতকারী।
(আল-হিজর আয়াত: ৯)

4 ৪
اِذۡ قَالَ یُوۡسُفُ لِاَبِیۡهِ یٰۤاَبَتِ اِنِّیۡ رَاَیۡتُ اَحَدَعَشَرَ کَوۡکَبًا وَّ الشَّمۡسَ وَ الۡقَمَرَ رَاَیۡتُهُمۡ لِیۡ سٰجِدِیۡنَ
অনুবাদ: যখন ইউসুফ তার পিতাকে বলল, ‘হে আমার পিতা, আমি দেখেছি এগারটি নক্ষত্র, সূর্য ও চাঁদকে, আমি দেখেছি তাদেরকে আমার প্রতি সিজদাবনত অবস্থায়’।
(ইউসুফ আয়াত: ৪)

8 ৮
اَوۡ یُلۡقٰۤی اِلَیۡهِ کَنۡزٌ اَوۡ تَکُوۡنُ لَهٗ جَنَّۃٌ یَّاۡکُلُ مِنۡهَا ؕ وَ قَالَ الظّٰلِمُوۡنَ اِنۡ تَتَّبِعُوۡنَ اِلَّا رَجُلًا مَّسۡحُوۡرًا
অনুবাদ: অথবা তাকে ধনভান্ডার ঢেলে দেয়া হয় না কেন অথবা তার জন্য একটি বাগান হয় না কেন যা থেকে সে খেতে পারে?’ যালিমরা বলে, ‘তোমরা শুধু এক যাদুগ্রস্ত লোকের অনুসরণ করছ’।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৮)

16 ১৬
وَ الَّذٰنِ یَاۡتِیٰنِهَا مِنۡکُمۡ فَاٰذُوۡهُمَا ۚ فَاِنۡ تَابَا وَ اَصۡلَحَا فَاَعۡرِضُوۡا عَنۡهُمَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ تَوَّابًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: আর তোমাদের মধ্য থেকে যে দু’জন অপকর্ম করবে, তাদেরকে তোমরা আযাব দাও। অতঃপর যদি তারা তাওবা করে এবং শুধরিয়ে নেয় তবে তোমরা তাদের থেকে বিরত থাক। নিশ্চয় আল্লাহ তাওবা কবূলকারী, দয়ালু ।
(আন-নিসা আয়াত: ১৬)

73 ৭৩
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ جَاهِدِ الۡکُفَّارَ وَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ وَ اغۡلُظۡ عَلَیۡهِمۡ ؕ وَ مَاۡوٰىهُمۡ جَهَنَّمُ ؕ وَ بِئۡسَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: হে নবী, কাফির ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ কর এবং তাদের উপর কঠোর হও, আর তাদের ঠিকানা হল জাহান্নাম; আর তা কতইনা নিকৃষ্ট স্থান।
(আত-তাওবা আয়াত: ৭৩)

135 ১৩৫
اِلَّا عَجُوۡزًا فِی الۡغٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: পিছনে অবস্থানকারীদের অন্তর্ভুক্ত এক বৃদ্ধা ছাড়া ।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৩৫)

17 ১৭
اِنَّمَا تَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اَوۡثَانًا وَّ تَخۡلُقُوۡنَ اِفۡکًا ؕ اِنَّ الَّذِیۡنَ تَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ لَا یَمۡلِکُوۡنَ لَکُمۡ رِزۡقًا فَابۡتَغُوۡا عِنۡدَ اللّٰهِ الرِّزۡقَ وَ اعۡبُدُوۡهُ وَ اشۡکُرُوۡا لَهٗ ؕ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা তো আল্লাহকে বাদ দিয়ে মূর্তিগুলোর পূজা করছ এবং মিথ্যা বানাচ্ছ। নিশ্চয় তোমরা আল্লাহ ছাড়া যাদের উপাসনা কর তারা তোমাদের জন্য রিয্ক-এর মালিক নয়। তাই আল্লাহর কাছে রিয্ক তালাশ কর, তাঁর ইবাদাত কর এবং তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। তাঁরই কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ১৭)

62 ৬২
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ الَّذِیۡنَ هَادُوۡا وَ النَّصٰرٰی وَ الصّٰبِئِیۡنَ مَنۡ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ عَمِلَ صَالِحًا فَلَهُمۡ اَجۡرُهُمۡ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ۪ۚ وَ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে, যারা ইয়াহূদী হয়েছে এবং নাসারা ও সাবিঈরা* -(তাদের মধ্যে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি এবং নেক কাজ করেছে - তবে তাদের জন্য রয়েছে তাদের রবের নিকট তাদের প্রতিদান। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ৬২)

80 ৮০
تَنۡزِیۡلٌ مِّنۡ رَّبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: তা সৃষ্টিকুলের রবের কাছ থেকে নাযিলকৃত।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৮০)

14 ১৪
وَّ اَکۡوَابٌ مَّوۡضُوۡعَۃٌ
অনুবাদ: আর প্রস্তুত পানপাত্রসমূহ।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ১৪)

17 ১৭
اِنَّ الۡمُتَّقِیۡنَ فِیۡ جَنّٰتٍ وَّ نَعِیۡمٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় মুত্তাকীরা (থাকবে) জান্নাতে ও প্রাচুর্যে।
(আত-তূর আয়াত: ১৭)

261 ২৬১
مَثَلُ الَّذِیۡنَ یُنۡفِقُوۡنَ اَمۡوَالَهُمۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ کَمَثَلِ حَبَّۃٍ اَنۡۢبَتَتۡ سَبۡعَ سَنَابِلَ فِیۡ کُلِّ سُنۡۢبُلَۃٍ مِّائَۃُ حَبَّۃٍ ؕ وَ اللّٰهُ یُضٰعِفُ لِمَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: যারা আল্লাহর পথে তাদের সম্পদ ব্যয় করে, তাদের উপমা একটি বীজের মত, যা উৎপন্ন করল সাতটি শীষ, প্রতিটি শীষে রয়েছে একশ’ দানা। আর আল্লাহ যাকে চান তার জন্য বাড়িয়ে দেন। আর আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৬১)

9 ৯
اَلَمۡ یَاۡتِکُمۡ نَبَؤُا الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ قَوۡمِ نُوۡحٍ وَّ عَادٍ وَّ ثَمُوۡدَ ۬ؕۛ وَ الَّذِیۡنَ مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ ؕۛ لَا یَعۡلَمُهُمۡ اِلَّا اللّٰهُ ؕ جَآءَتۡهُمۡ رُسُلُهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ فَرَدُّوۡۤا اَیۡدِیَهُمۡ فِیۡۤ اَفۡوَاهِهِمۡ وَ قَالُوۡۤا اِنَّا کَفَرۡنَا بِمَاۤ اُرۡسِلۡتُمۡ بِهٖ وَ اِنَّا لَفِیۡ شَکٍّ مِّمَّا تَدۡعُوۡنَنَاۤ اِلَیۡهِ مُرِیۡبٍ
অনুবাদ: তোমাদের কাছে কি তোমাদের পূর্বের লোকদের সংবাদ পৌছেনি? নূহ, আদ ও সামূদ জাতির এবং যারা তাদের পরের, যাদেরকে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। তাদের রাসূলগণ তাদের নিকট স্পষ্ট প্রমাণাদি নিয়ে এসেছিল, ফলে তারা ফিরিয়ে দিল তাদের হাত তাদের মুখে এবং বলল, ‘নিশ্চয় তোমাদেরকে যা দিয়ে প্রেরণ করা হয়েছে, তা আমরা অস্বীকার করলাম। আর তোমরা আমাদের যে বিষয়ের প্রতি দাওয়াত দিচ্ছ, সে বিষয়ে আমরা ঘোর সন্দেহে রয়েছি’।
(ইবরাহীম আয়াত: ৯)

23 ২৩
عَلَی الۡاَرَآئِکِ یَنۡظُرُوۡنَ
অনুবাদ: সুসজ্জিত আসনে বসে তারা দেখতে থাকবে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ২৩)

114 ১১৪
فَتَعٰلَی اللّٰهُ الۡمَلِکُ الۡحَقُّ ۚ وَ لَا تَعۡجَلۡ بِالۡقُرۡاٰنِ مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ یُّقۡضٰۤی اِلَیۡکَ وَحۡیُهٗ ۫ وَ قُلۡ رَّبِّ زِدۡنِیۡ عِلۡمًا
অনুবাদ: সুতরাং আল্লাহ মহান যিনি সত্যিকার অধিপতি; তোমার প্রতি ওহী সম্পূর্ণ হওয়ার পূর্বে তুমি কুরআন পাঠে তাড়াহুড়া করো না এবং তুমি বল, ‘হে আমার রব, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দিন।’
(ত্ব-হা আয়াত: ১১৪)

39 ৩৯
وَ لَنۡ یَّنۡفَعَکُمُ الۡیَوۡمَ اِذۡ ظَّلَمۡتُمۡ اَنَّکُمۡ فِی الۡعَذَابِ مُشۡتَرِکُوۡنَ
অনুবাদ: আর আজ তা [তোমাদের এই অনুতাপ] তোমাদের কোন উপকারেই আসবে না। যেহেতু তোমরা যুলম করেছিলে। নিশ্চয় তোমরা আযাবে পরস্পর অংশীদার হয়ে থাকবে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৩৯)

39 ৩৯
هٰذَا عَطَآؤُنَا فَامۡنُنۡ اَوۡ اَمۡسِکۡ بِغَیۡرِ حِسَابٍ
অনুবাদ: এটি আমার অনুগ্রহ। অতএব তুমি এটি অন্যের জন্য খরচ কর অথবা নিজের জন্য রেখে দাও, এর কোন হিসাব দিতে হবে না।
(সোয়াদ আয়াত: ৩৯)

45 ৪৫
یٰۤاَبَتِ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اَنۡ یَّمَسَّکَ عَذَابٌ مِّنَ الرَّحۡمٰنِ فَتَکُوۡنَ لِلشَّیۡطٰنِ وَلِیًّا
অনুবাদ: ‘হে আমার পিতা, আমি আশংকা করছি যে, পরম করুণাময়ের (পক্ষ থেকে) তোমাকে আযাব স্পর্শ করবে, ফলে তুমি শয়তানের সঙ্গী হয়ে যাবে।’
(মারইয়াম আয়াত: ৪৫)

19 ১৯
اِنَّ الَّذِیۡنَ یُحِبُّوۡنَ اَنۡ تَشِیۡعَ الۡفَاحِشَۃُ فِی الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ ۙ فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ وَ اَنۡتُمۡ لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা এটা পছন্দ করে যে, মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ুক, তাদের জন্য দুনিয়া ও আখেরাতে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। আর আল্লাহ জানেন এবং তোমরা জান না।
(আন-নূর আয়াত: ১৯)

81 ৮১
اِلٰی یَوۡمِ الۡوَقۡتِ الۡمَعۡلُوۡمِ
অনুবাদ: ‘নির্ধারিত সময় উপস্থিত হওয়ার দিন পর্যন্ত।’
(সোয়াদ আয়াত: ৮১)

84 ৮৪
فَمَاۤ اَغۡنٰی عَنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা যা উপার্জন করত, তা তাদের কাজে আসল না।
(আল-হিজর আয়াত: ৮৪)

109 ১০৯
قُلۡ لَّوۡ کَانَ الۡبَحۡرُ مِدَادًا لِّکَلِمٰتِ رَبِّیۡ لَنَفِدَ الۡبَحۡرُ قَبۡلَ اَنۡ تَنۡفَدَ کَلِمٰتُ رَبِّیۡ وَ لَوۡ جِئۡنَا بِمِثۡلِهٖ مَدَدًا
অনুবাদ: বল, ‘আমার রবের কথা লেখার জন্য সমুদ্র যদি কালি হয়ে যায় তবে সমুদ্র নিঃশেষ হয়ে যাবে আমার রবের কথা শেষ হওয়ার আগেই। যদিও এর সাহায্যার্থে অনুরূপ আরো সমুদ্র নিয়ে আসি’।
(আল-কাহফ আয়াত: ১০৯)

38 ৩৮
اِنَّ اللّٰهَ یُدٰفِعُ عَنِ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ کُلَّ خَوَّانٍ کَفُوۡرٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদেরকে রক্ষা করেন এবং কোন বিশ্বাসঘাতক, অকৃতজ্ঞকে পছন্দ করেন না।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৩৮)

4 ৪
عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ؕ
অনুবাদ: সরল পথের উপর প্রতিষ্ঠিত।
(ইয়াসীন আয়াত: ৪)

61 ৬১
اَللّٰهُ الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمُ الَّیۡلَ لِتَسۡکُنُوۡا فِیۡهِ وَ النَّهَارَ مُبۡصِرًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَذُوۡ فَضۡلٍ عَلَی النَّاسِ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ, যিনি তোমাদের জন্য রাত বানিয়েছেন যাতে তোমরা তাতে বিশ্রাম করতে পার এবং দিনকে করেছেন আলোকোজ্জ্বল। নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি বড়ই অনুগ্রহশীল; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৬১)

83 ৮৩
تِلۡکَ الدَّارُ الۡاٰخِرَۃُ نَجۡعَلُهَا لِلَّذِیۡنَ لَا یُرِیۡدُوۡنَ عُلُوًّا فِی الۡاَرۡضِ وَ لَا فَسَادًا ؕ وَ الۡعَاقِبَۃُ لِلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: এই হচ্ছে আখিরাতের নিবাস, যা আমি তাদের জন্য নির্ধারিত করি, যারা যমীনে ঔদ্ধত্য দেখাতে চায় না এবং ফাসাদও চায় না। আর শুভ পরিণাম মুত্তাকীদের জন্য।
(আল-কাসাস আয়াত: ৮৩)

17 ১৭
اِذۡ یَتَلَقَّی الۡمُتَلَقِّیٰنِ عَنِ الۡیَمِیۡنِ وَ عَنِ الشِّمَالِ قَعِیۡدٌ
অনুবাদ: যখন ডানে ও বামে বসা দু’জন লিপিবদ্ধকারী পরস্পর গ্রহণ করবে।
(কাফ আয়াত: ১৭)

8 ৮
وَ مِنَ النَّاسِ مَنۡ یَّقُوۡلُ اٰمَنَّا بِاللّٰهِ وَ بِالۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ مَا هُمۡ بِمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর মানুষের মধ্যে কিছু এমন আছে, যারা বলে, ‘আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর প্রতি এবং শেষ দিনের প্রতি’, অথচ তারা মুমিন নয়।
(আল-বাকারা আয়াত: ৮)

11 ১১
نَارٌ حَامِیَۃٌ
অনুবাদ: প্রজ্জ্বলিত অগ্নি।
(আল-কারিআ আয়াত: ১১)

2 ২
رُبَمَا یَوَدُّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَوۡ کَانُوۡا مُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: কোন কোন সময় কাফিরেরা আকাংখা করবে যে, তারা যদি মুসলিম হত!
(আল-হিজর আয়াত: ২)

180 ১৮০
وَ لِلّٰهِ الۡاَسۡمَآءُ الۡحُسۡنٰی فَادۡعُوۡهُ بِهَا ۪ وَ ذَرُوا الَّذِیۡنَ یُلۡحِدُوۡنَ فِیۡۤ اَسۡمَآئِهٖ ؕ سَیُجۡزَوۡنَ مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহর জন্যই রয়েছে সুন্দরতম নামসমূহ। সুতরাং তোমরা তাঁকে সেসব নামেই ডাক। আর তাদেরকে বর্জন কর যারা তাঁর নামে বিকৃতি ঘটায়। তারা যা করত অচিরেই তাদেরকে তার প্রতিফল দেয়া হবে।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৮০)

63 ৬৩
کَذٰلِکَ یُؤۡفَکُ الَّذِیۡنَ کَانُوۡا بِاٰیٰتِ اللّٰهِ یَجۡحَدُوۡنَ
অনুবাদ: যারা আল্লাহর নিদর্শনাবলীকে অস্বীকার করে, তাদেরকে এভাবেই ফিরিয়ে নেয়া হয়।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৬৩)

118 ১১৮
اِنَّ لَکَ اَلَّا تَجُوۡعَ فِیۡهَا وَ لَا تَعۡرٰی
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় তোমার জন্য এ ব্যবস্থা যে, তুমি সেখানে ক্ষুধার্তও হবে না এবং বস্ত্রহীনও হবে না’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১১৮)

9 ৯
اِشۡتَرَوۡا بِاٰیٰتِ اللّٰهِ ثَمَنًا قَلِیۡلًا فَصَدُّوۡا عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ؕ اِنَّهُمۡ سَآءَ مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা আল্লাহর আয়াতসমূহের বিনিময়ে তুচ্ছ মূল্য খরিদ করে নিয়েছে। ফলত তারা তাঁর পথে বাধা দিয়েছে, নিশ্চয় তারা যে কাজ করত তা কতই না মন্দ!
(আত-তাওবা আয়াত: ৯)

64 ৬৪
اَمَّنۡ یَّبۡدَؤُا الۡخَلۡقَ ثُمَّ یُعِیۡدُهٗ وَ مَنۡ یَّرۡزُقُکُمۡ مِّنَ السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ ءَ اِلٰهٌ مَّعَ اللّٰهِ ؕ قُلۡ هَاتُوۡا بُرۡهَانَکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: বরং তিনি, যিনি সৃষ্টির সূচনা করেন, তারপর তার পুনরাবৃত্তি করবেন এবং যিনি তোমাদেরকে আসমান ও যমীন থেকে রিযিক দান করেন, আল্লাহর সাথে কি কোন ইলাহ আছে? বল, ‘তোমাদের প্রমাণ নিয়ে এসো যদি তোমরা সত্যবাদী হও।’
(আন-নামাল আয়াত: ৬৪)

14 ১৪
فَاِلَّمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَکُمۡ فَاعۡلَمُوۡۤا اَنَّمَاۤ اُنۡزِلَ بِعِلۡمِ اللّٰهِ وَ اَنۡ لَّاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ فَهَلۡ اَنۡتُمۡ مُّسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা যদি তোমাদের আহবানে সাড়া না দেয়, তাহলে জেনে রাখ, এটা আল্লাহর জ্ঞান অনুসারেই নাযিল করা হয়েছে এবং তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ্ নেই। অতঃপর তোমরা কি অনুগত হবে?
(হূদ আয়াত: ১৪)

1 ১
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيْمِ
অনুবাদ: (শুরু করছি) পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে।
(আল-ফাতিহা আয়াত: ১)

38 ৩৮
فَجُمِعَ السَّحَرَۃُ لِمِیۡقَاتِ یَوۡمٍ مَّعۡلُوۡمٍ
অনুবাদ: অতঃপর এক নির্ধারিত দিনের নির্দিষ্ট সময়ে যাদুকরদের একত্র করা হল।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৩৮)

6 ৬
اَلَمۡ یَرَوۡا کَمۡ اَهۡلَکۡنَا مِنۡ قَبۡلِهِمۡ مِّنۡ قَرۡنٍ مَّکَّنّٰهُمۡ فِی الۡاَرۡضِ مَا لَمۡ نُمَکِّنۡ لَّکُمۡ وَ اَرۡسَلۡنَا السَّمَآءَ عَلَیۡهِمۡ مِّدۡرَارًا ۪ وَّ جَعَلۡنَا الۡاَنۡهٰرَ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهِمۡ فَاَهۡلَکۡنٰهُمۡ بِذُنُوۡبِهِمۡ وَ اَنۡشَاۡنَا مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ قَرۡنًا اٰخَرِیۡنَ
অনুবাদ: তারা কি দেখে না, আমি তাদের পূর্বে বহু প্রজন্মকে ধ্বংস করেছি? যাদেরকে যমীনে এমনভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছিলাম যেভাবে তোমাদেরকে প্রতিষ্ঠিত করিনি। আর তাদের উপর বৃষ্টি পাঠিয়েছিলাম মুষলধারে এবং সৃষ্টি করেছিলাম নদীসমূহ যা তাদের নীচে প্রবাহিত হত। অতঃপর তাদের পাপের কারণে তাদেরকে ধ্বংস করেছি এবং তাদের পরে অন্য প্রজন্মকে সৃষ্টি করেছি।
(আল-আনআম আয়াত: ৬)

97 ৯৭
تَاللّٰهِ اِنۡ کُنَّا لَفِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আল্লাহর কসম! আমরা তো সুস্পষ্ট পথভ্রষ্টতায় নিমজ্জিত ছিলাম,
(আশ-শুআরা আয়াত: ৯৭)

90 ৯০
بِئۡسَمَا اشۡتَرَوۡا بِهٖۤ اَنۡفُسَهُمۡ اَنۡ یَّکۡفُرُوۡا بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ بَغۡیًا اَنۡ یُّنَزِّلَ اللّٰهُ مِنۡ فَضۡلِهٖ عَلٰی مَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِهٖ ۚ فَبَآءُوۡ بِغَضَبٍ عَلٰی غَضَبٍ ؕ وَ لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَذَابٌ مُّهِیۡنٌ
অনুবাদ: যার বিনিময়ে তারা নিজদেরকে বিক্রয় করেছে তা কত জঘন্য (তা এই) যে, আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তা তারা অস্বীকার করেছে এই জিদের বশবর্তী হয়ে যে, আল্লাহ তাঁর বান্দাদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা তার উপর তাঁর অনুগ্রহ নাযিল করেছেন। সুতরাং তারা ক্রোধের উপর ক্রোধের অধিকারী হল। আর কাফিরদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাকর আযাব।
(আল-বাকারা আয়াত: ৯০)

17 ১৭
وَ مَا عَلَیۡنَاۤ اِلَّا الۡبَلٰغُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: ‘আর সুস্পষ্টভাবে পৌঁছিয়ে দেয়াই আমাদের দায়িত্ব’।
(ইয়াসীন আয়াত: ১৭)

58 ৫৮
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَنُبَوِّئَنَّهُمۡ مِّنَ الۡجَنَّۃِ غُرَفًا تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ نِعۡمَ اَجۡرُ الۡعٰمِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান আনে ও সৎ কর্ম করে, তাদেরকে অবশ্যই আমি জান্নাতে কক্ষ বানিয়ে দেব, যার তলদেশ দিয়ে নদীসমূহ প্রবাহিত হবে, সেখানে তারা স্থায়ী হবে। কতইনা উত্তম আমলকারীদের প্রতিদান!
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৫৮)

15 ১৫
اِذۡ تَلَقَّوۡنَهٗ بِاَلۡسِنَتِکُمۡ وَ تَقُوۡلُوۡنَ بِاَفۡوَاهِکُمۡ مَّا لَیۡسَ لَکُمۡ بِهٖ عِلۡمٌ وَّ تَحۡسَبُوۡنَهٗ هَیِّنًا ٭ۖ وَّ هُوَ عِنۡدَ اللّٰهِ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: যখন এটা তোমরা তোমাদের মুখে মুখে ছড়াচ্ছিলে এবং তোমরা তোমাদের মুখ দিয়ে এমন কথা বলছিলে, যাতে তোমাদের কোন জ্ঞান ছিল না; আর তোমরা এটাকে খুবই তুচ্ছ মনে করছিলে, অথচ এটা আল্লাহর নিকট খুবই গুরুতর।
(আন-নূর আয়াত: ১৫)

65 ৬৫
لَا تَجۡـَٔرُوا الۡیَوۡمَ ۟ اِنَّکُمۡ مِّنَّا لَا تُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: আজ তোমরা সজোরে আর্তনাদ করো না। নিশ্চয় তোমরা আমার পক্ষ থেকে সাহায্যপ্রাপ্ত হবে না।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৬৫)

123 ১২৩
قَالَ فِرۡعَوۡنُ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ قَبۡلَ اَنۡ اٰذَنَ لَکُمۡ ۚ اِنَّ هٰذَا لَمَکۡرٌ مَّکَرۡتُمُوۡهُ فِی الۡمَدِیۡنَۃِ لِتُخۡرِجُوۡا مِنۡهَاۤ اَهۡلَهَا ۚ فَسَوۡفَ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: ফির‘আউন বলল, ‘আমি তোমাদেরকে অনুমতি দেয়ার আগে তোমরা তার প্রতি ঈমান আনলে! নিশ্চয় এটা এমন এক চক্রান্ত যা তোমরা শহরে করেছ সেখান থেকে তার অধিবাসীদেরকে বের করার জন্য। সুতরাং তোমরা অচিরেই জানতে পারবে।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১২৩)

120 ১২০
وَ لَنۡ تَرۡضٰی عَنۡکَ الۡیَهُوۡدُ وَ لَا النَّصٰرٰی حَتّٰی تَتَّبِعَ مِلَّتَهُمۡ ؕ قُلۡ اِنَّ هُدَی اللّٰهِ هُوَ الۡهُدٰی ؕ وَ لَئِنِ اتَّبَعۡتَ اَهۡوَآءَهُمۡ بَعۡدَ الَّذِیۡ جَآءَکَ مِنَ الۡعِلۡمِ ۙ مَا لَکَ مِنَ اللّٰهِ مِنۡ وَّلِیٍّ وَّ لَا نَصِیۡرٍ
অনুবাদ: আর ইয়াহূদী ও নাসারারা কখনো তোমার প্রতি সন্তুষ্ট হবে না, যতক্ষণ না তুমি তাদের মিল্লাতের অনুসরণ কর। বল, ‘নিশ্চয় আল্লাহর হিদায়াতই হিদায়াত’ আর যদি তুমি তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ কর তোমার কাছে যে জ্ঞান এসেছে তার পর, তাহলে আল্লাহর বিপরীতে তোমার কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী থাকবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১২০)

3 ৩
وَّ اَنِ اسۡتَغۡفِرُوۡا رَبَّکُمۡ ثُمَّ تُوۡبُوۡۤا اِلَیۡهِ یُمَتِّعۡکُمۡ مَّتَاعًا حَسَنًا اِلٰۤی اَجَلٍ مُّسَمًّی وَّ یُؤۡتِ کُلَّ ذِیۡ فَضۡلٍ فَضۡلَهٗ ؕ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنِّیۡۤ اَخَافُ عَلَیۡکُمۡ عَذَابَ یَوۡمٍ کَبِیۡرٍ
অনুবাদ: আর তোমরা তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা চাও। তারপর তার কাছে ফিরে যাও, (তাহলে) তিনি তোমাদেরকে নির্ধারিত সময় পর্যন্ত উত্তম ভোগ-উপকরণ দেবেন এবং প্রর্তেক আনুগত্যশীলকে তাঁর আনুগত্য মুতাবিক দান করবেন। আর যদি তারা ফিরে যায়, তবে আমি নিশ্চয় তোমাদের উপর বড় এক দিনের আযাবের ভয় করছি।
(হূদ আয়াত: ৩)

87 ৮৭
وَ اِنۡ کَانَ طَآئِفَۃٌ مِّنۡکُمۡ اٰمَنُوۡا بِالَّذِیۡۤ اُرۡسِلۡتُ بِهٖ وَ طَآئِفَۃٌ لَّمۡ یُؤۡمِنُوۡا فَاصۡبِرُوۡا حَتّٰی یَحۡکُمَ اللّٰهُ بَیۡنَنَا ۚ وَ هُوَ خَیۡرُ الۡحٰکِمِیۡنَ
অনুবাদ: আমি যা নিয়ে প্রেরিত হয়েছি, তার প্রতি যদি তোমাদের একটি দল ঈমান আনে আর অন্য দল ঈমান না আনে, তাহলে ধৈর্যধারণ কর, যতক্ষণ না আল্লাহ আমাদের মধ্যে ফয়সালা করেন। আর তিনি উত্তম ফয়সালাকারী।
(আল-আরাফ আয়াত: ৮৭)

41 ৪১
وَّ مَا هُوَ بِقَوۡلِ شَاعِرٍ ؕ قَلِیۡلًا مَّا تُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর এটি কোন কবির কথা নয়। তোমরা কমই বিশ্বাস কর।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৪১)

7 ৭
فَاِذَا فَرَغۡتَ فَانۡصَبۡ
অনুবাদ: অতএব যখনই তুমি অবসর পাবে, তখনই কঠোর ইবাদাতে রত হও।
(আল-ইনশিরাহ আয়াত: ৭)

26 ২৬
سَیَعۡلَمُوۡنَ غَدًا مَّنِ الۡکَذَّابُ الۡاَشِرُ
অনুবাদ: আগামী দিন তারা জানতে পারবে, কে চরম মিথ্যাবাদী, অহঙ্কারী।
(আল-কামার আয়াত: ২৬)

70 ৭০
الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِالۡکِتٰبِ وَ بِمَاۤ اَرۡسَلۡنَا بِهٖ رُسُلَنَا ۟ۛ فَسَوۡفَ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: যারা কিতাব এবং আমার রাসূলগণকে যা দিয়ে আমি প্রেরণ করেছি তা অস্বীকার করে, অতএব তারা শীঘ্রই জানতে পারবে।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৭০)

20 ২০
وَ شَرَوۡهُ بِثَمَنٍۭ بَخۡسٍ دَرَاهِمَ مَعۡدُوۡدَۃٍ ۚ وَ کَانُوۡا فِیۡهِ مِنَ الزَّاهِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তাকে অতি নগণ্য মূল্যে কয়েক দিরহামের বিনিময়ে বিক্রি করে দিল এবং তারা তার ব্যাপারে ছিল অনাগ্রহী।
(ইউসুফ আয়াত: ২০)

7 ৭
اَیَحۡسَبُ اَنۡ لَّمۡ یَرَهٗۤ اَحَدٌ ؕ
অনুবাদ: সে কি ধারণা করছে যে, কেউ তাকে দেখেনি?
(আল-বালাদ আয়াত: ৭)

50 ৫০
وَ لَوۡ تَرٰۤی اِذۡ یَتَوَفَّی الَّذِیۡنَ کَفَرُوا ۙ الۡمَلٰٓئِکَۃُ یَضۡرِبُوۡنَ وُجُوۡهَهُمۡ وَ اَدۡبَارَهُمۡ ۚ وَ ذُوۡقُوۡا عَذَابَ الۡحَرِیۡقِ
অনুবাদ: আর যদি তুমি দেখতে, যখন ফেরেশতারা কাফিরদের প্রাণ হরণ করছিল, তাদের চেহারায় ও পশ্চাতে আঘাত করে, আর (বলছিল) ‘তোমরা জ্বলন্ত আগুনের আযাব আস্বাদন কর’।
(আল-আনফাল আয়াত: ৫০)

84 ৮৪
وَ یَوۡمَ نَبۡعَثُ مِنۡ کُلِّ اُمَّۃٍ شَهِیۡدًا ثُمَّ لَا یُؤۡذَنُ لِلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ لَا هُمۡ یُسۡتَعۡتَبُوۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যেদিন আমি প্রত্যেক উম্মত থেকে সাক্ষী উত্থিত করব। তারপর যারা কুফরী করেছে, তাদেরকে (ওযর পেশের) অনুমতি দেয়া হবে না এবং (আল্লাহকে) সন্তুষ্ট করতেও তাদেরকে বলা হবে না।
(আন-নাহাল আয়াত: ৮৪)

13 ১৩
وَ لَیَحۡمِلُنَّ اَثۡقَالَهُمۡ وَ اَثۡقَالًا مَّعَ اَثۡقَالِهِمۡ ۫ وَ لَیُسۡـَٔلُنَّ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ عَمَّا کَانُوۡا یَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই তারা বহন করবে তাদের বোঝা এবং তাদের বোঝার সাথে আরো কিছু বোঝা। আর তারা কিয়ামতের দিন অবশ্যই জিজ্ঞাসিত হবে সে সম্পর্কে, যা তারা মিথ্যা বানাত।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ১৩)

43 ৪৩
وَ وَهَبۡنَا لَهٗۤ اَهۡلَهٗ وَ مِثۡلَهُمۡ مَّعَهُمۡ رَحۡمَۃً مِّنَّا وَ ذِکۡرٰی لِاُولِی الۡاَلۡبَابِ
অনুবাদ: আর আমার পক্ষ থেকে রহমতস্বরূপ ও বুদ্ধিমানদের জন্য উপদেশস্বরূপ আমি তাকে দান করলাম তার পরিবার-পরিজন ও তাদের সাথে তাদের অনুরূপ অনেককে।
(সোয়াদ আয়াত: ৪৩)

24 ২৪
اَنۡ لَّا یَدۡخُلَنَّهَا الۡیَوۡمَ عَلَیۡکُمۡ مِّسۡکِیۡنٌ
অনুবাদ: যে, ‘আজ সেখানে তোমাদের কাছে কোন অভাবী যেন প্রবেশ করতে না পারে’।
(আল-কলম আয়াত: ২৪)

159 ১৫৯
اِنَّ الَّذِیۡنَ فَرَّقُوۡا دِیۡنَهُمۡ وَ کَانُوۡا شِیَعًا لَّسۡتَ مِنۡهُمۡ فِیۡ شَیۡءٍ ؕ اِنَّمَاۤ اَمۡرُهُمۡ اِلَی اللّٰهِ ثُمَّ یُنَبِّئُهُمۡ بِمَا کَانُوۡا یَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা তাদের দীনকে বিচ্ছিন্ন করেছে এবং দল-উপদলে বিভক্ত হয়েছে, তাদের কোন ব্যাপারে তোমার দায়িত্ব নেই। তাদের বিষয়টি তো আল্লাহর নিকট। অতঃপর তারা যা করত, তিনি তাদেরকে সে বিষয়ে অবগত করবেন।
(আল-আনআম আয়াত: ১৫৯)

90 ৯০
وَ لَقَدۡ قَالَ لَهُمۡ هٰرُوۡنُ مِنۡ قَبۡلُ یٰقَوۡمِ اِنَّمَا فُتِنۡتُمۡ بِهٖ ۚ وَ اِنَّ رَبَّکُمُ الرَّحۡمٰنُ فَاتَّبِعُوۡنِیۡ وَ اَطِیۡعُوۡۤا اَمۡرِیۡ
অনুবাদ: আর হারূন পূর্বেই তাদেরকে বলেছিল, ‘হে আমার কওম, এটা দ্বারা তো কেবল তোমাদেরকে পরীক্ষায় ফেলা হয়েছে। আর তোমাদের রব তো পরম করুণাময়। তাই তোমরা আমার অনুসরণ কর এবং আমার আদেশ মেনে চল’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৯০)

109 ১০৯
لَاجَرَمَ اَنَّهُمۡ فِی الۡاٰخِرَۃِ هُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: সন্দেহ নেই, তারাই আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্ত।
(আন-নাহাল আয়াত: ১০৯)

15 ১৫
وَ جَعَلُوۡا لَهٗ مِنۡ عِبَادِهٖ جُزۡءًا ؕ اِنَّ الۡاِنۡسَانَ لَکَفُوۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর তারা তাঁর বান্দাদের মধ্য থেকে তাঁর অংশ সাব্যস্ত করেছে। নিশ্চয়ই মানুষ স্পষ্ট অকৃতজ্ঞ।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ১৫)

76 ৭৬
وَ نُوۡحًا اِذۡ نَادٰی مِنۡ قَبۡلُ فَاسۡتَجَبۡنَا لَهٗ فَنَجَّیۡنٰهُ وَ اَهۡلَهٗ مِنَ الۡکَرۡبِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর নূহের কথা, ইতঃপূর্বে যখন সে আমাকে ডেকেছিল, তখন আমি তার ডাকে সাড়া দিয়েছিলাম। অতঃপর তাকে ও তার পরিবারবর্গকে আমি মহাবিপদ থেকে উদ্ধার করেছিলাম।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৭৬)

40 ৪০
وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ مَوۡلٰىکُمۡ ؕ نِعۡمَ الۡمَوۡلٰی وَ نِعۡمَ النَّصِیۡرُ
অনুবাদ: আর যদি তারা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে, তাহলে জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের অভিভাবক। তিনি কতইনা উত্তম অভিভাবক এবং কতইনা উত্তম সাহায্যকারী।
(আল-আনফাল আয়াত: ৪০)

5 ৫
بَلۡ قَالُوۡۤا اَضۡغَاثُ اَحۡلَامٍۭ بَلِ افۡتَرٰىهُ بَلۡ هُوَ شَاعِرٌ ۚۖ فَلۡیَاۡتِنَا بِاٰیَۃٍ کَمَاۤ اُرۡسِلَ الۡاَوَّلُوۡنَ
অনুবাদ: বরং তারা বলে, ‘এগুলো অলীক কল্পনা, হয় সে এটি মন থেকে বানিয়েছে নয়তো সে একজন কবি। অতএব সে আমাদের কাছে এমন নিদর্শন নিয়ে আসুক যেরূপ নিদর্শনসহ প্রেরিত হয়েছিল পূর্ববর্তীগণ’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৫)

30 ৩০
قُلۡ لَّکُمۡ مِّیۡعَادُ یَوۡمٍ لَّا تَسۡتَاۡخِرُوۡنَ عَنۡهُ سَاعَۃً وَّ لَا تَسۡتَقۡدِمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমাদের জন্য রয়েছে একটি দিনের ওয়াদা যা থেকে তোমরা মুহূর্তকাল বিলম্বিত করতে পারবে না আর তরান্বিতও করতে পারবে না’।
(সাবা আয়াত: ৩০)

75 ৭৫
لَا یُفَتَّرُ عَنۡهُمۡ وَ هُمۡ فِیۡهِ مُبۡلِسُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের থেকে আযাব কমানো হবে না এবং তাতে তারা হতাশ হয়ে পড়বে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৭৫)

10 ১০
اَمۡ لَهُمۡ مُّلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا بَیۡنَهُمَا ۟ فَلۡیَرۡتَقُوۡا فِی الۡاَسۡبَابِ
অনুবাদ: অথবা আসমান ও যমীন এবং এ দু’য়ের মধ্যে যা আছে তার মালিকানা কি তাদের? তাহলে তারা আরোহণ করুক (আসমানে উঠার) কোন উপায় অবলম্বন করে।
(সোয়াদ আয়াত: ১০)

177 ১৭৭
اِذۡ قَالَ لَهُمۡ شُعَیۡبٌ اَلَا تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: যখন শু‘আইব তাদেরকে বলল, ‘তোমরা কি তাকওয়া অবলম্বন করবে না’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৭৭)

15 ১৫
هٰۤؤُلَآءِ قَوۡمُنَا اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اٰلِهَۃً ؕ لَوۡ لَا یَاۡتُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ بِسُلۡطٰنٍۭ بَیِّنٍ ؕ فَمَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنِ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا
অনুবাদ: এরা আমাদের কওম, তারা তাঁকে ছাড়া অন্যান্য উপাস্য গ্রহণ করেছে। কেন তারা তাদের ব্যাপারে স্পষ্ট প্রমাণ উপস্থিত করে না? অতএব যে আল্লাহর ব্যাপারে মিথ্যা রটায়, তার চেয়ে বড় যালিম আর কে?
(আল-কাহফ আয়াত: ১৫)

110 ১১০
فَاتَّخَذۡتُمُوۡهُمۡ سِخۡرِیًّا حَتّٰۤی اَنۡسَوۡکُمۡ ذِکۡرِیۡ وَ کُنۡتُمۡ مِّنۡهُمۡ تَضۡحَکُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তারপর তাদেরকে নিয়ে তোমরা ঠাট্টা করতে। অবশেষে তা তোমাদেরকে আমার স্মরণ ভুলিয়ে দিয়েছিল। আর তোমরা তাদের নিয়ে হাসি-তামাশা করতে।’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১১০)

123 ১২৩
کَذَّبَتۡ عَادُۨ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আদ জাতি রাসূলগণকে অস্বীকার করেছিল,
(আশ-শুআরা আয়াত: ১২৩)

12 ১২
وَ جَعَلۡنَا الَّیۡلَ وَ النَّهَارَ اٰیَتَیۡنِ فَمَحَوۡنَاۤ اٰیَۃَ الَّیۡلِ وَ جَعَلۡنَاۤ اٰیَۃَ النَّهَارِ مُبۡصِرَۃً لِّتَبۡتَغُوۡا فَضۡلًا مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ لِتَعۡلَمُوۡا عَدَدَ السِّنِیۡنَ وَ الۡحِسَابَ ؕ وَ کُلَّ شَیۡءٍ فَصَّلۡنٰهُ تَفۡصِیۡلًا
অনুবাদ: আর আমি রাত ও দিনকে করেছি দু’টো নিদর্শন। অতঃপর মুছে দিয়েছি রাতের নিদর্শন এবং দিনের নিদর্শনকে করেছি আলোকময়, যাতে তোমরা তোমাদের রবের অনুগ্রহ সন্ধান করতে পার এবং যাতে তোমরা বর্ষসংখ্যা ও হিসাব জানতে পার। আর আমি প্রত্যেক বিষয় বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছি।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১২)

137 ১৩৭
قَدۡ خَلَتۡ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ سُنَنٌ ۙ فَسِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَانۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: অবশ্যই তোমাদের পূর্বে অনেক রীতি-নীতি অতিবাহিত হয়েছে, অতএব তোমরা যমীনে ভ্রমণ কর, দেখ অস্বীকারকারীদের পরিণতি কিরূপ হয়েছিল।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৩৭)

98 ৯৮
فَلَوۡ لَا کَانَتۡ قَرۡیَۃٌ اٰمَنَتۡ فَنَفَعَهَاۤ اِیۡمَانُهَاۤ اِلَّا قَوۡمَ یُوۡنُسَ ؕ لَمَّاۤ اٰمَنُوۡا کَشَفۡنَا عَنۡهُمۡ عَذَابَ الۡخِزۡیِ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا وَ مَتَّعۡنٰهُمۡ اِلٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: সুতরাং কেন হল না এমন এক জনপদ, যে ঈমান এনেছে এবং তার ঈমান তার উপকারে এসেছে? তবে ইউনুসের কওম ছাড়া যখন তারা ঈমান আনল, তখন আমি তাদের থেকে দুনিয়ার জীবনের লাঞ্ছনাকর আযাব সরিয়ে দিলাম এবং আমি তাদেরকে একটি সময় পর্যন্ত ভোগ করতে দিলাম।
(ইউনুস আয়াত: ৯৮)

45 ৪৫
وَ اللّٰهُ اَعۡلَمُ بِاَعۡدَآئِکُمۡ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ وَلِیًّا ٭۫ وَّ کَفٰی بِاللّٰهِ نَصِیۡرًا
অনুবাদ: আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের সম্পর্কে অধিক অবগত। আর অভিভাবক হিসেবে আল্লাহ যথেষ্ট এবং আল্লাহ যথেষ্ট সাহায্যকারী হিসেবেও।
(আন-নিসা আয়াত: ৪৫)

25 ২৫
وَ مَنۡ لَّمۡ یَسۡتَطِعۡ مِنۡکُمۡ طَوۡلًا اَنۡ یَّنۡکِحَ الۡمُحۡصَنٰتِ الۡمُؤۡمِنٰتِ فَمِنۡ مَّا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُکُمۡ مِّنۡ فَتَیٰتِکُمُ الۡمُؤۡمِنٰتِ ؕ وَ اللّٰهُ اَعۡلَمُ بِاِیۡمَانِکُمۡ ؕ بَعۡضُکُمۡ مِّنۡۢ بَعۡضٍ ۚ فَانۡکِحُوۡهُنَّ بِاِذۡنِ اَهۡلِهِنَّ وَ اٰتُوۡهُنَّ اُجُوۡرَهُنَّ بِالۡمَعۡرُوۡفِ مُحۡصَنٰتٍ غَیۡرَ مُسٰفِحٰتٍ وَّ لَا مُتَّخِذٰتِ اَخۡدَانٍ ۚ فَاِذَاۤ اُحۡصِنَّ فَاِنۡ اَتَیۡنَ بِفَاحِشَۃٍ فَعَلَیۡهِنَّ نِصۡفُ مَا عَلَی الۡمُحۡصَنٰتِ مِنَ الۡعَذَابِ ؕ ذٰلِکَ لِمَنۡ خَشِیَ الۡعَنَتَ مِنۡکُمۡ ؕ وَ اَنۡ تَصۡبِرُوۡا خَیۡرٌ لَّکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন-মুমিন নারীদেরকে বিবাহ করার সামর্থ্য রাখে না, সে (বিবাহ করবে) তোমাদের মুমিন যুবতীদের মধ্য থেকে, তোমাদের হাত যাদের মালিক হয়েছে তাদের কাউকে। আর আল্লাহ তোমাদের ঈমান সম্পর্কে অধিক জ্ঞাত। তোমরা একে অন্যের থেকে (এসেছ)। সুতরাং তোমরা তাদেরকে তাদের মালিকদের অনুমতিক্রমে বিবাহ কর এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে তাদেরকে তাদের মোহর দিয়ে দাও এমতাবস্থায় যে, তারা হবে সতী-সাধ্বী, ব্যভিচারিণী কিংবা গোপন যৌনসঙ্গী গ্রহণকারিণী নয়। অতঃপর যখন তারা বিবাহিত হবে তখন যদি ব্যভিচারে লিপ্ত হয় তাহলে তাদের উপর স্বাধীন নারীর অর্ধেক আযাব হবে। এটা তাদের জন্য, তোমাদের মধ্যে যারা ব্যভিচারের ভয় করে এবং ধৈর্যধারণ করা তোমাদের জন্য উত্তম। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নিসা আয়াত: ২৫)

110 ১১০
یُّرِیۡدُ اَنۡ یُّخۡرِجَکُمۡ مِّنۡ اَرۡضِکُمۡ ۚ فَمَا ذَا تَاۡمُرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘সে তোমাদেরকে তোমাদের দেশ থেকে বের করতে চায়, সুতরাং তোমরা কী নির্দেশ দেবে?’
(আল-আরাফ আয়াত: ১১০)

27 ২৭
وَ وَهَبۡنَا لَهٗۤ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ وَ جَعَلۡنَا فِیۡ ذُرِّیَّتِهِ النُّبُوَّۃَ وَ الۡکِتٰبَ وَ اٰتَیۡنٰهُ اَجۡرَهٗ فِی الدُّنۡیَا ۚ وَ اِنَّهٗ فِی الۡاٰخِرَۃِ لَمِنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাকে দান করলাম ইসহাক ও ‘ইয়া‘কূবকে এবং তার বংশে নবুওয়াত ও কিতাব দিলাম। আর দুনিয়াতে তাকে তার প্রতিদান দিলাম এবং নিশ্চয় সে আখিরাতে সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ২৭)

51 ৫১
قُلۡ لَّنۡ یُّصِیۡبَنَاۤ اِلَّا مَا کَتَبَ اللّٰهُ لَنَا ۚ هُوَ مَوۡلٰىنَا ۚ وَ عَلَی اللّٰهِ فَلۡیَتَوَکَّلِ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমাদেরকে শুধু তা-ই আক্রান্ত করবে যা আল্লাহ আমাদের জন্য লিখে রেখেছেন। তিনিই আমাদের অভিভাবক, আর আল্লাহর উপরই যেন মুমিনরা তাওয়াক্কুল করে’।
(আত-তাওবা আয়াত: ৫১)

14 ১৪
قَدۡ اَفۡلَحَ مَنۡ تَزَکّٰی
অনুবাদ: অবশ্যই সাফল্য লাভ করবে যে আত্মশুদ্ধি করবে,
(আল-আলা আয়াত: ১৪)

111 ১১১
وَ لَوۡ اَنَّنَا نَزَّلۡنَاۤ اِلَیۡهِمُ الۡمَلٰٓئِکَۃَ وَ کَلَّمَهُمُ الۡمَوۡتٰی وَ حَشَرۡنَا عَلَیۡهِمۡ کُلَّ شَیۡءٍ قُبُلًا مَّا کَانُوۡا لِیُؤۡمِنُوۡۤا اِلَّاۤ اَنۡ یَّشَآءَ اللّٰهُ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَهُمۡ یَجۡهَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি আমি তাদের নিকট ফেরেশতা নাযিল করতাম এবং মৃতরা তাদের সাথে কথা বলত। আর সবকিছু সরাসরি তাদের সামনে সমবেত করতাম, তাহলেও তারা ঈমান আনত না, যদি না আল্লাহ চাইতেন; কিন্তু তাদের অধিকাংশই মূর্খ।
(আল-আনআম আয়াত: ১১১)

75 ৭৫
وَ نَزَعۡنَا مِنۡ کُلِّ اُمَّۃٍ شَهِیۡدًا فَقُلۡنَا هَاتُوۡا بُرۡهَانَکُمۡ فَعَلِمُوۡۤا اَنَّ الۡحَقَّ لِلّٰهِ وَ ضَلَّ عَنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি প্রত্যেক জাতি থেকে একজন সাক্ষী বের করে নেব। অতঃপর আমি বলব, ‘তোমাদের প্রমাণ নিয়ে আস’। তখন তারা জানতে পারবে যে, নিশ্চয় সত্য আল্লাহর কাছেই এবং তারা যে সব মিথ্যা উদ্ভাবন করত তা তাদের থেকে হারিয়ে যাবে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৭৫)

47 ৪৭
قَالُوا اطَّیَّرۡنَا بِکَ وَ بِمَنۡ مَّعَکَ ؕ قَالَ طٰٓئِرُکُمۡ عِنۡدَ اللّٰهِ بَلۡ اَنۡتُمۡ قَوۡمٌ تُفۡتَنُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা তুমি ও তোমার সাথে যারা আছে তাদেরকে অশুভ মনে করছি’। সে বলল, ‘তোমাদের অশুভ আল্লাহর নিকট। বরং তোমরা এমন এক কওম যাদের পরীক্ষা করা হচ্ছে’।
(আন-নামাল আয়াত: ৪৭)

40 ৪০
اَلَمۡ تَعۡلَمۡ اَنَّ اللّٰهَ لَهٗ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ یُعَذِّبُ مَنۡ یَّشَآءُ وَ یَغۡفِرُ لِمَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: তুমি কি জান না যে, নিশ্চয় আল্লাহ, তাঁর জন্যই আসমানসমূহ ও যমীনের রাজত্ব, তিনি যাকে ইচ্ছা আযাব দেন এবং যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন, আর আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৪০)

49 ৪৯
لِلّٰهِ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ یَخۡلُقُ مَا یَشَآءُ ؕیَهَبُ لِمَنۡ یَّشَآءُ اِنَاثًا وَّ یَهَبُ لِمَنۡ یَّشَآءُ الذُّکُوۡرَ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনের রাজত্ব আল্লাহরই। তিনি যা চান সৃষ্টি করেন। তিনি যাকে ইচ্ছা কন্যা সন্তান দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা পুত্র সন্তান দান করেন।
(আশ-শূরা আয়াত: ৪৯)

21 ২১
یُبَشِّرُهُمۡ رَبُّهُمۡ بِرَحۡمَۃٍ مِّنۡهُ وَ رِضۡوَانٍ وَّ جَنّٰتٍ لَّهُمۡ فِیۡهَا نَعِیۡمٌ مُّقِیۡمٌ
অনুবাদ: তাদের প্রতিপালক তাদেরকে নিজের পক্ষ থেকে সুসংবাদ দিচ্ছেন রহমত ও সন্তুষ্টির এবং এমন জান্নাতসমূহের যাতে রয়েছে তাদের জন্য স্থায়ী নিআমত।
(আত-তাওবা আয়াত: ২১)

26 ২৬
الَّذِیۡ جَعَلَ مَعَ اللّٰهِ اِلٰـهًا اٰخَرَ فَاَلۡقِیٰهُ فِی الۡعَذَابِ الشَّدِیۡدِ
অনুবাদ: যে আল্লাহর সাথে অন্য ইলাহ গ্রহণ করেছিল, তোমরা তাকে কঠিন আযাবে নিক্ষেপ কর।
(কাফ আয়াত: ২৬)

2 ২
وَ اَخۡرَجَتِ الۡاَرۡضُ اَثۡقَالَهَا ۙ
অনুবাদ: আর যমীন তার বোঝা বের করে দেবে,
(আয-যিলযাল আয়াত: ২)

12 ১২
وَ الۡحَبُّ ذُو الۡعَصۡفِ وَ الرَّیۡحَانُ
অনুবাদ: আর আছে খোসাযুক্ত দানা ও সুগন্ধিযুক্ত ফুল।
(আর-রাহমান আয়াত: ১২)

50 ৫০
وَ لَئِنۡ اَذَقۡنٰهُ رَحۡمَۃً مِّنَّا مِنۡۢ بَعۡدِ ضَرَّآءَ مَسَّتۡهُ لَیَقُوۡلَنَّ هٰذَا لِیۡ ۙ وَ مَاۤ اَظُنُّ السَّاعَۃَ قَآئِمَۃً ۙ وَّ لَئِنۡ رُّجِعۡتُ اِلٰی رَبِّیۡۤ اِنَّ لِیۡ عِنۡدَهٗ لَلۡحُسۡنٰی ۚ فَلَنُنَبِّئَنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِمَا عَمِلُوۡا ۫ وَ لَنُذِیۡقَنَّهُمۡ مِّنۡ عَذَابٍ غَلِیۡظٍ
অনুবাদ: আবার আমি যদি তাকে আপতিত অকল্যাণের পর রহমতের স্বাদ আস্বাদন করাই তখন সে অবশ্যই বলে থাকে, ‘এটি আমার প্রাপ্য, আমার মনে হয় না কিয়ামত হবে, আমাকে যদি আমার রবের কাছে ফিরিয়েও নেয়া হয় তবুও তার কাছে আমার জন্য কল্যাণই থাকবে।’ (আল্লাহ বলেন) ‘আমি অবশ্যই কাফিরদেরকে তাদের আমল সম্পর্কে অবহিত করব এবং অবশ্যই তাদেরকে কঠিন আযাবের স্বাদ আস্বাদন করাব।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৫০)

103 ১০৩
ثُمَّ بَعَثۡنَا مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ مُّوۡسٰی بِاٰیٰتِنَاۤ اِلٰی فِرۡعَوۡنَ وَ مَلَا۠ئِهٖ فَظَلَمُوۡا بِهَا ۚ فَانۡظُرۡ کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الۡمُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তাদের পরে আমি মূসাকে আমার আয়াতসমূহ সহকারে ফির‘আউন ও তার সভাসদদের কাছে পাঠিয়েছি। অতঃপর তারা এর সাথে যুলম করেছে। সুতরাং লক্ষ্য কর, ফাসাদকারীদের পরিণাম কীরূপ হয়েছিল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১০৩)

18 ১৮
فِرۡعَوۡنَ وَ ثَمُوۡدَ
অনুবাদ: ফির‘আউন ও সামূদের।
(আল-বুরুজ আয়াত: ১৮)

5 ৫
اَجَعَلَ الۡاٰلِهَۃَ اِلٰـهًا وَّاحِدًا ۚۖ اِنَّ هٰذَا لَشَیۡءٌ عُجَابٌ
অনুবাদ: ‘সে কি সকল উপাস্যকে এক ইলাহ বানিয়ে নিয়েছে? নিশ্চয় এ তো এক আশ্চর্য বিষয়’!
(সোয়াদ আয়াত: ৫)

109 ১০৯
قَالَ الۡمَلَاُ مِنۡ قَوۡمِ فِرۡعَوۡنَ اِنَّ هٰذَا لَسٰحِرٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: ফির‘আউনের কওমের সভাসদরা বলল, ‘নিশ্চয় এ হল বিজ্ঞ যাদুকর।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১০৯)

16 ১৬
یٰبُنَیَّ اِنَّهَاۤ اِنۡ تَکُ مِثۡقَالَ حَبَّۃٍ مِّنۡ خَرۡدَلٍ فَتَکُنۡ فِیۡ صَخۡرَۃٍ اَوۡ فِی السَّمٰوٰتِ اَوۡ فِی الۡاَرۡضِ یَاۡتِ بِهَا اللّٰهُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَطِیۡفٌ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: ‘হে আমার প্রিয় বৎস, নিশ্চয় তা (পাপ-পুণ্য) যদি সরিষা দানার পরিমাণ হয়, অতঃপর তা থাকে পাথরের মধ্যে কিংবা আসমানসমূহে বা যমীনের মধ্যে, আল্লাহ তাও নিয়ে আসবেন; নিশ্চয় আল্লাহ সূক্ষ্মদর্শী, সর্বজ্ঞ’।
(লুকমান আয়াত: ১৬)

34 ৩৪
وَ لَا تَسۡتَوِی الۡحَسَنَۃُ وَ لَا السَّیِّئَۃُ ؕ اِدۡفَعۡ بِالَّتِیۡ هِیَ اَحۡسَنُ فَاِذَا الَّذِیۡ بَیۡنَکَ وَ بَیۡنَهٗ عَدَاوَۃٌ کَاَنَّهٗ وَلِیٌّ حَمِیۡمٌ
অনুবাদ: আর ভাল ও মন্দ সমান হতে পারে না। মন্দকে প্রতিহত কর তা দ্বারা যা উৎকৃষ্টতর, ফলে তোমার ও যার মধ্যে শত্রুতা রয়েছে সে যেন হয়ে যাবে তোমার অন্তরঙ্গ বন্ধু।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৩৪)

54 ৫৪
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَنۡ یَّرۡتَدَّ مِنۡکُمۡ عَنۡ دِیۡنِهٖ فَسَوۡفَ یَاۡتِی اللّٰهُ بِقَوۡمٍ یُّحِبُّهُمۡ وَ یُحِبُّوۡنَهٗۤ ۙ اَذِلَّۃٍ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ اَعِزَّۃٍ عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ ۫ یُجَاهِدُوۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ لَا یَخَافُوۡنَ لَوۡمَۃَ لَآئِمٍ ؕ ذٰلِکَ فَضۡلُ اللّٰهِ یُؤۡتِیۡهِ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি তার দীন থেকে ফিরে যাবে তাহলে অচিরেই আল্লাহ এমন কওমকে আনবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারা তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুমিনদের উপর বিনম্র এবং কাফিরদের উপর কঠোর হবে। আল্লাহর রাস্তায় তারা জিহাদ করবে এবং কোন কটাক্ষকারীর কটাক্ষকে ভয় করবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি তাকে তা দান করেন। আর আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৫৪)

15 ১৫
لَقَدۡ کَانَ لِسَبَاٍ فِیۡ مَسۡکَنِهِمۡ اٰیَۃٌ ۚ جَنَّتٰنِ عَنۡ یَّمِیۡنٍ وَّ شِمَالٍ ۬ؕ کُلُوۡا مِنۡ رِّزۡقِ رَبِّکُمۡ وَ اشۡکُرُوۡا لَهٗ ؕ بَلۡدَۃٌ طَیِّبَۃٌ وَّ رَبٌّ غَفُوۡرٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় সাবা সম্প্রদায়ের জন্য তাদের বাসভূমিতে ছিল একটি নিদর্শন : দু’টি উদ্যান, একটি ডানে ও অপরটি বামে, (তাদেরকে বলা হয়েছিল) ‘তোমরা তোমাদের রবের রিয্ক থেকে খাও আর তাঁর শোকর কর। এটি উত্তম শহর এবং (তোমাদের রব) ক্ষমাশীল রব’।
(সাবা আয়াত: ১৫)

49 ৪৯
قُلۡ یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اِنَّمَاۤ اَنَا لَکُمۡ نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: বল, ‘হে মানুষ, আমি তো কেবল তোমাদের জন্য সুস্পষ্ট সতর্ককারী’।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৪৯)

46 ৪৬
اَلنَّارُ یُعۡرَضُوۡنَ عَلَیۡهَا غُدُوًّا وَّ عَشِیًّا ۚ وَ یَوۡمَ تَقُوۡمُ السَّاعَۃُ ۟ اَدۡخِلُوۡۤا اٰلَ فِرۡعَوۡنَ اَشَدَّ الۡعَذَابِ
অনুবাদ: আগুন, তাদেরকে সকাল-সন্ধ্যায় তার সামনে উপস্থিত করা হয়, আর যেদিন কিয়ামত সংঘটিত হবে (সেদিন ঘোষণা করা হবে), ‘ফির‘আউনের অনুসারীদেরকে কঠোরতম আযাবে প্রবেশ করাও।’
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৪৬)

32 ৩২
ثُمَّ فِیۡ سِلۡسِلَۃٍ ذَرۡعُهَا سَبۡعُوۡنَ ذِرَاعًا فَاسۡلُکُوۡهُ
অনুবাদ: ‘তারপর তাকে বাঁধ এমন এক শেকলে যার দৈর্ঘ্য হবে সত্তর হাত।’
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৩২)

52 ৫২
هٰذَا بَلٰغٌ لِّلنَّاسِ وَ لِیُنۡذَرُوۡا بِهٖ وَ لِیَعۡلَمُوۡۤا اَنَّمَا هُوَ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ وَّ لِیَذَّکَّرَ اُولُوا الۡاَلۡبَابِ
অনুবাদ: এটা মানুষের জন্য পয়গাম। আর যা দ্বারা তাদেরকে সতর্ক করা হয় এবং তারা জানতে পারে যে, তিনি কেবল এক ইলাহ, আর যাতে বুদ্ধিমানরা উপদেশ গ্রহণ করে।
(ইবরাহীম আয়াত: ৫২)

11 ১১
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَهُمۡ جَنّٰتٌ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ ۬ؕؑ ذٰلِکَ الۡفَوۡزُ الۡکَبِیۡرُ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। যার তলদেশে প্রবাহিত হবে নহরসমূহ। এটাই বিরাট সফলতা।
(আল-বুরুজ আয়াত: ১১)

60 ৬০
اَلَمۡ اَعۡهَدۡ اِلَیۡکُمۡ یٰبَنِیۡۤ اٰدَمَ اَنۡ لَّا تَعۡبُدُوا الشَّیۡطٰنَ ۚ اِنَّهٗ لَکُمۡ عَدُوٌّ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: হে বনী আদম, আমি কি তোমাদেরকে এ মর্মে নির্দেশ দেইনি যে, ‘তোমরা শয়তানের উপাসনা করো না। নিঃসন্দেহে সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু’?
(ইয়াসীন আয়াত: ৬০)

42 ৪২
وَ قَدۡ مَکَرَ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ فَلِلّٰهِ الۡمَکۡرُ جَمِیۡعًا ؕ یَعۡلَمُ مَا تَکۡسِبُ کُلُّ نَفۡسٍ ؕ وَ سَیَعۡلَمُ الۡکُفّٰرُ لِمَنۡ عُقۡبَی الدَّارِ
অনুবাদ: আর তাদের পূর্ববর্তীরাও ষড়যন্ত্র করেছিল, অথচ সকল ষড়যন্ত্র আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে। প্রতিটি ব্যক্তি যা অর্জন করে, তিনি তা জানেন। আর কাফিররা অচিরেই জানবে আখিরাতের শুভপরিণতি কাদের জন্য।
(আর-রাদ আয়াত: ৪২)

166 ১৬৬
وَ اِنَّا لَنَحۡنُ الۡمُسَبِّحُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমরা অবশ্যই তাসবীহ পাঠকারী।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৬৬)

75 ৭৫
قَالَ الۡمَلَاُ الَّذِیۡنَ اسۡتَکۡبَرُوۡا مِنۡ قَوۡمِهٖ لِلَّذِیۡنَ اسۡتُضۡعِفُوۡا لِمَنۡ اٰمَنَ مِنۡهُمۡ اَتَعۡلَمُوۡنَ اَنَّ صٰلِحًا مُّرۡسَلٌ مِّنۡ رَّبِّهٖ ؕ قَالُوۡۤا اِنَّا بِمَاۤ اُرۡسِلَ بِهٖ مُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: তার কওমের অহঙ্কারী নেতৃবৃন্দ তাদের সেই মুমিনদেরকে বলল যাদেরকে দুর্বল মনে করা হত, ‘তোমরা কি জান যে, সালিহ তার রবের পক্ষ থেকে প্রেরিত’? তারা বলল, ‘নিশ্চয় সে যা নিয়ে প্রেরিত হয়েছে, আমরা তাতে বিশ্বাসী’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৭৫)

45 ৪৫
ثُمَّ اَرۡسَلۡنَا مُوۡسٰی وَ اَخَاهُ هٰرُوۡنَ ۬ۙ بِاٰیٰتِنَا وَ سُلۡطٰنٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: তারপর আমি মূসা ও তার ভাই হারূনকে আমার নিদর্শনাবলী ও সুস্পষ্ট প্রমাণসহ প্রেরণ করেছি।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৪৫)

9 ৯
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا نُوۡدِیَ لِلصَّلٰوۃِ مِنۡ یَّوۡمِ الۡجُمُعَۃِ فَاسۡعَوۡا اِلٰی ذِکۡرِ اللّٰهِ وَ ذَرُوا الۡبَیۡعَ ؕ ذٰلِکُمۡ خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, যখন জুমু‘আর দিনে সালাতের জন্য আহবান করা হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে ধাবিত হও। আর বেচা-কেনা বর্জন কর। এটাই তোমাদের জন্য সর্বোত্তম, যদি তোমরা জানতে।
(আল-জুমুআ আয়াত: ৯)

53 ৫৩
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَدۡخُلُوۡا بُیُوۡتَ النَّبِیِّ اِلَّاۤ اَنۡ یُّؤۡذَنَ لَکُمۡ اِلٰی طَعَامٍ غَیۡرَ نٰظِرِیۡنَ اِنٰىهُ ۙ وَ لٰکِنۡ اِذَا دُعِیۡتُمۡ فَادۡخُلُوۡا فَاِذَا طَعِمۡتُمۡ فَانۡتَشِرُوۡا وَ لَا مُسۡتَاۡنِسِیۡنَ لِحَدِیۡثٍ ؕ اِنَّ ذٰلِکُمۡ کَانَ یُؤۡذِی النَّبِیَّ فَیَسۡتَحۡیٖ مِنۡکُمۡ ۫ وَ اللّٰهُ لَا یَسۡتَحۡیٖ مِنَ الۡحَقِّ ؕ وَ اِذَا سَاَلۡتُمُوۡهُنَّ مَتَاعًا فَسۡـَٔلُوۡهُنَّ مِنۡ وَّرَآءِ حِجَابٍ ؕ ذٰلِکُمۡ اَطۡهَرُ لِقُلُوۡبِکُمۡ وَ قُلُوۡبِهِنَّ ؕ وَ مَا کَانَ لَکُمۡ اَنۡ تُؤۡذُوۡا رَسُوۡلَ اللّٰهِ وَ لَاۤ اَنۡ تَنۡکِحُوۡۤا اَزۡوَاجَهٗ مِنۡۢ بَعۡدِهٖۤ اَبَدًا ؕ اِنَّ ذٰلِکُمۡ کَانَ عِنۡدَ اللّٰهِ عَظِیۡمًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা নবীর ঘরসমূহে প্রবেশ করো না; অবশ্য যদি তোমাদেরকে খাবারের অনুমতি দেয়া হয় তাহলে (প্রবেশ কর) খাবারের প্রস্ত্ততির জন্য অপেক্ষা না করে। আর যখন তোমাদেরকে ডাকা হবে তখন তোমরা প্রবেশ কর এবং খাবার শেষ হলে চলে যাও আর কথাবার্তায় লিপ্ত হয়ো না; কারণ তা নবীকে কষ্ট দেয়, সে তোমাদের বিষয়ে সঙ্কোচ বোধ করে; কিন্তু আল্লাহ সত্য প্রকাশে সঙ্কোচ বোধ করেন না। আর যখন নবীপত্নীদের কাছে তোমরা কোন সামগ্রী চাইবে তখন পর্দার আড়াল থেকে চাইবে; এটি তোমাদের ও তাদের অন্তরের জন্য অধিকতর পবিত্র। আর আল্লাহর রাসূলকে কষ্ট দেয়া এবং তার (মৃত্যুর) পর তার স্ত্রীদেরকে বিয়ে করা কখনো তোমাদের জন্য সঙ্গত নয়। নিশ্চয় এটি আল্লাহর কাছে গুরুতর পাপ।
(আল-আহযাব আয়াত: ৫৩)

48 ৪৮
وَ مَا کُنۡتَ تَتۡلُوۡا مِنۡ قَبۡلِهٖ مِنۡ کِتٰبٍ وَّ لَا تَخُطُّهٗ بِیَمِیۡنِکَ اِذًا لَّارۡتَابَ الۡمُبۡطِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি তো এর পূর্বে কোন কিতাব তিলাওয়াত করনি এবং তোমার নিজের হাতে তা লিখনি যে, বাতিলপন্থীরা এতে সন্দেহ পোষণ করবে।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৪৮)

40 ৪০
مَا کَانَ مُحَمَّدٌ اَبَاۤ اَحَدٍ مِّنۡ رِّجَالِکُمۡ وَ لٰکِنۡ رَّسُوۡلَ اللّٰهِ وَ خَاتَمَ النَّبِیّٖنَ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمًا
অনুবাদ: মুহাম্মাদ তোমাদের কোন পুরুষের পিতা নয়; তবে আল্লাহর রাসূল ও সর্বশেষ নবী।* আর আল্লাহ সকল বিষয়ে সর্বজ্ঞ।
(আল-আহযাব আয়াত: ৪০)

32 ৩২
وَ الۡجِبَالَ اَرۡسٰهَا
অনুবাদ: আর পর্বতগুলোকে তিনি দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৩২)

92 ৯২
قَالَ یٰهٰرُوۡنُ مَا مَنَعَکَ اِذۡ رَاَیۡتَهُمۡ ضَلُّوۡۤا
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘হে হারূন! তুমি যখন দেখলে যে, তারা পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে তখন তোমাকে কিসে বিরত রাখল’
(ত্ব-হা আয়াত: ৯২)

80 ৮০
وَ قُلۡ رَّبِّ اَدۡخِلۡنِیۡ مُدۡخَلَ صِدۡقٍ وَّ اَخۡرِجۡنِیۡ مُخۡرَجَ صِدۡقٍ وَّ اجۡعَلۡ لِّیۡ مِنۡ لَّدُنۡکَ سُلۡطٰنًا نَّصِیۡرًا
অনুবাদ: আর বল, ‘হে আমার রব, আমাকে প্রবেশ করাও উত্তমভাবে এবং বের কর উত্তমভাবে*। আর তোমার পক্ষ থেকে আমাকে সাহায্যকারী শক্তি দান কর’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৮০)

5 ৫
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ لَهُمۡ سُوۡٓءُ الۡعَذَابِ وَ هُمۡ فِی الۡاٰخِرَۃِ هُمُ الۡاَخۡسَرُوۡنَ
অনুবাদ: এদের জন্যই রয়েছে নিকৃষ্ট আযাব। আর এরাই আখিরাতে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত।
(আন-নামাল আয়াত: ৫)

2 ২
وَ اَنۡتَ حِلٌّۢ بِهٰذَا الۡبَلَدِ
অনুবাদ: আর তুমি এই নগরীতে মুক্ত।
(আল-বালাদ আয়াত: ২)

8 ৮
یَقُوۡلُوۡنَ لَئِنۡ رَّجَعۡنَاۤ اِلَی الۡمَدِیۡنَۃِ لَیُخۡرِجَنَّ الۡاَعَزُّ مِنۡهَا الۡاَذَلَّ ؕ وَ لِلّٰهِ الۡعِزَّۃُ وَ لِرَسُوۡلِهٖ وَ لِلۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ لٰکِنَّ الۡمُنٰفِقِیۡنَ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলে, যদি আমরা মদীনায় ফিরে যাই তাহলে অবশ্যই সেখান থেকে প্রবল দুর্বলকে বহিষ্কার করবে। কিন্তু সকল মর্যাদা তো আল্লাহর, তাঁর রাসূলের ও মুমিনদের। কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না।
(আল-মুনাফিকূন আয়াত: ৮)

17 ১৭
سَاُرۡهِقُهٗ صَعُوۡدًا
অনুবাদ: অচিরেই আমি তাকে জাহান্নামের পিচ্ছিল পাথরে আরোহণ করতে বাধ্য করব।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ১৭)

161 ১৬১
اِذۡ قَالَ لَهُمۡ اَخُوۡهُمۡ لُوۡطٌ اَلَا تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: যখন তাদেরকে তাদের ভাই লূত বলেছিল, ‘তোমরা কি তাকওয়া অবলম্বন করবে না’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৬১)

16 ১৬
فَاتَّقُوا اللّٰهَ مَا اسۡتَطَعۡتُمۡ وَ اسۡمَعُوۡا وَ اَطِیۡعُوۡا وَ اَنۡفِقُوۡا خَیۡرًا لِّاَنۡفُسِکُمۡ ؕ وَ مَنۡ یُّوۡقَ شُحَّ نَفۡسِهٖ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তোমরা যথাসাধ্য আল্লাহকে ভয় কর, শ্রবণ কর, আনুগত্য কর এবং তোমাদের নিজদের কল্যাণে ব্যয় কর, আর যাদেরকে অন্তরের কার্পণ্য থেকে রক্ষা করা হয়, তারাই মূলত সফলকাম।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ১৬)

54 ৫৪
اِنَّ الۡمُتَّقِیۡنَ فِیۡ جَنّٰتٍ وَّ نَهَرٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় মুত্তাকীরা থাকবে বাগ-বাগিচা ও ঝর্ণাধারার মধ্যে।
(আল-কামার আয়াত: ৫৪)

71 ৭১
یُّصۡلِحۡ لَکُمۡ اَعۡمَالَکُمۡ وَ یَغۡفِرۡ لَکُمۡ ذُنُوۡبَکُمۡ ؕ وَ مَنۡ یُّطِعِ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ فَقَدۡ فَازَ فَوۡزًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের কাজগুলোকে শুদ্ধ করে দেবেন এবং তোমাদের পাপগুলো ক্ষমা করে দেবেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে, সে অবশ্যই এক মহা সাফল্য অর্জন করল।
(আল-আহযাব আয়াত: ৭১)

41 ৪১
وَ قَالَ ارۡکَبُوۡا فِیۡهَا بِسۡمِ اللّٰهِ مَ‍‍جۡؔرٖىهَا وَ مُرۡسٰىهَا ؕ اِنَّ رَبِّیۡ لَغَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর সে বলল, ‘তোমরা এতে আরোহণ কর। এর চলা ও থামা হবে আল্লাহর নামে। নিশ্চয় আমার রব অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(হূদ আয়াত: ৪১)

15 ১৫
فَلَمَّا ذَهَبُوۡا بِهٖ وَ اَجۡمَعُوۡۤا اَنۡ یَّجۡعَلُوۡهُ فِیۡ غَیٰبَتِ الۡجُبِّ ۚ وَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡهِ لَتُنَبِّئَنَّهُمۡ بِاَمۡرِهِمۡ هٰذَا وَ هُمۡ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তারা তাকে নিয়ে গেল এবং তাকে কূপের গভীরে ফেলে দিতে একমত হল (তখন তারা তাই করল) এবং আমি তার নিকট ওহী প্রেরণ করলাম এই মর্মে যে,‘অবশ্যই তুমি তাদেরকে (ভবিষ্যতে) তাদের এই কর্ম সম্পর্কে জানাবে, এমতাবস্থায় যে, তারা উপলব্ধি করতে পারবে না’।*
(ইউসুফ আয়াত: ১৫)

5 ৫
مَثَلُ الَّذِیۡنَ حُمِّلُوا التَّوۡرٰىۃَ ثُمَّ لَمۡ یَحۡمِلُوۡهَا کَمَثَلِ الۡحِمَارِ یَحۡمِلُ اَسۡفَارًا ؕ بِئۡسَ مَثَلُ الۡقَوۡمِ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: যাদেরকে তাওরাতের দায়িত্বভার দেয়া হয়েছিল তারপর তারা তা বহন করেনি, তারা গাধার মত! যে বহু কিতাবের বোঝা বহন করে। সে সম্প্রদায়ের উপমা কতইনা নিকৃষ্ট, যারা আল্লাহর আয়াতসমূহকে অস্বীকার করে। আর আল্লাহ যালিম সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
(আল-জুমুআ আয়াত: ৫)

29 ২৯
فَاَشَارَتۡ اِلَیۡهِ ؕ قَالُوۡا کَیۡفَ نُکَلِّمُ مَنۡ کَانَ فِی الۡمَهۡدِ صَبِیًّا
অনুবাদ: তখন সে শিশুটির দিকে ইশারা করল। তারা বলল, ‘যে কোলের শিশু আমরা কিভাবে তার সাথে কথা বলব’?
(মারইয়াম আয়াত: ২৯)

90 ৯০
وَ اُزۡلِفَتِ الۡجَنَّۃُ لِلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: আর মুত্তাকীদের জন্য জান্নাত নিকটবর্তী করা হবে,
(আশ-শুআরা আয়াত: ৯০)

26 ২৬
اَللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ رَبُّ الۡعَرۡشِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: আল্লাহ ছাড়া সত্যিকারের কোন ইলাহ নেই। তিনি মহা আরশের রব। [সাজদাহ] ۩
(আন-নামাল আয়াত: ২৬)

19 ১৯
قَالُوۡا طَآئِرُکُمۡ مَّعَکُمۡ ؕ اَئِنۡ ذُکِّرۡتُمۡ ؕ بَلۡ اَنۡتُمۡ قَوۡمٌ مُّسۡرِفُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, তোমাদের অমঙ্গলের কারণ তোমাদের সাথেই। তোমাদেরকে উপদেশ দেয়া হয়েছে বলেই কি এরূপ বলছ? বরং তোমরা সীমালঙ্ঘনকারী কওম’
(ইয়াসীন আয়াত: ১৯)

38 ৩৮
وَ مَا خَلَقۡنَا السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ وَ مَا بَیۡنَهُمَا لٰعِبِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি আসমানসমূহ, যমীন এবং এতদোভয়ের মধ্যে যা কিছু আছে তা খেলাচ্ছলে সৃষ্টি করিনি।
(আদ-দুখান আয়াত: ৩৮)

111 ১১১
لَنۡ یَّضُرُّوۡکُمۡ اِلَّاۤ اَذًی ؕ وَ اِنۡ یُّقَاتِلُوۡکُمۡ یُوَلُّوۡکُمُ الۡاَدۡبَارَ ۟ ثُمَّ لَا یُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তোমাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না কষ্ট দেয়া ছাড়া। আর যদি তারা তোমাদের সাথে লড়াই করে, তবে তারা তোমাদেরকে পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে পালাবে, তারপর তাদেরকে সাহায্য করা হবে না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১১১)

161 ১৬১
وَ اِذۡ قِیۡلَ لَهُمُ اسۡکُنُوۡا هٰذِهِ الۡقَرۡیَۃَ وَ کُلُوۡا مِنۡهَا حَیۡثُ شِئۡتُمۡ وَ قُوۡلُوۡا حِطَّۃٌ وَّ ادۡخُلُوا الۡبَابَ سُجَّدًا نَّغۡفِرۡ لَکُمۡ خَطِیۡٓـٰٔتِکُمۡ ؕ سَنَزِیۡدُ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন তাদেরকে বলা হল, ‘তোমরা এ জনপদে* বসবাস কর এবং যেখানে চাও সেখান থেকে আহার কর এবং বল ‘হিত্তাহ’** । আর অবনত মস্তকে দরজায় প্রবেশ কর। আমি তোমাদের অপরাধগুলো ক্ষমা করে দেব। অবশ্যই আমি সৎকর্মশীলদেরকে বাড়িয়ে দেব।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৬১)

34 ৩৪
وَ قَالُوا الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ الَّذِیۡۤ اَذۡهَبَ عَنَّا الۡحَزَنَ ؕ اِنَّ رَبَّنَا لَغَفُوۡرٌ شَکُوۡرُۨ
অনুবাদ: আর তারা বলবে, ‘সকল প্রশংসা আল্লাহর, যিনি আমাদের দুঃখ-কষ্ট দূর করে দিয়েছেন। নিশ্চয় আমাদের রব পরম ক্ষমাশীল, মহাগুণগ্রাহী’।
(ফাতির আয়াত: ৩৪)

53 ৫৩
قَالُوۡا لَا تَوۡجَلۡ اِنَّا نُبَشِّرُکَ بِغُلٰمٍ عَلِیۡمٍ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি ভীত হয়ো না, নিশ্চয় আমরা তোমাকে এক জ্ঞানী শিশুর সুসংবাদ দিচ্ছি’।
(আল-হিজর আয়াত: ৫৩)

37 ৩৭
فَمَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنِ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا اَوۡ کَذَّبَ بِاٰیٰتِهٖ ؕ اُولٰٓئِکَ یَنَالُهُمۡ نَصِیۡبُهُمۡ مِّنَ الۡکِتٰبِ ؕ حَتّٰۤی اِذَا جَآءَتۡهُمۡ رُسُلُنَا یَتَوَفَّوۡنَهُمۡ ۙ قَالُوۡۤا اَیۡنَ مَا کُنۡتُمۡ تَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ؕ قَالُوۡا ضَلُّوۡا عَنَّا وَ شَهِدُوۡا عَلٰۤی اَنۡفُسِهِمۡ اَنَّهُمۡ کَانُوۡا کٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তার চেয়ে কে অধিক যালিম, যে আল্লাহর উপর মিথ্যা অপবাদ রটায় কিংবা তাঁর আয়াতসমূহকে অস্বীকার করে। তাদের ভাগ্যে লিখিত অংশ তাদের কাছে পৌঁছবে। অবশেষে যখন আমার ফেরেশতারা তাদের নিকট আসবে তাদের জান কবজ করতে, তখন তারা বলবে, ‘কোথায় তারা, আল্লাহ ছাড়া যাদেরকে তোমরা ডাকতে’? তারা বলবে, ‘তারা আমাদের থেকে হারিয়ে গিয়েছে’ এবং তারা নিজদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে যে, নিশ্চয় তারা ছিল কাফির।
(আল-আরাফ আয়াত: ৩৭)

3 ৩
وَ رَبَّکَ فَکَبِّرۡ
অনুবাদ: আর তোমার রবের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা কর।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৩)

128 ১২৮
وَ یَوۡمَ یَحۡشُرُهُمۡ جَمِیۡعًا ۚ یٰمَعۡشَرَ الۡجِنِّ قَدِ اسۡتَکۡثَرۡتُمۡ مِّنَ الۡاِنۡسِ ۚ وَ قَالَ اَوۡلِیٰٓؤُهُمۡ مِّنَ الۡاِنۡسِ رَبَّنَا اسۡتَمۡتَعَ بَعۡضُنَا بِبَعۡضٍ وَّ بَلَغۡنَاۤ اَجَلَنَا الَّذِیۡۤ اَجَّلۡتَ لَنَا ؕ قَالَ النَّارُ مَثۡوٰىکُمۡ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اِلَّا مَا شَآءَ اللّٰهُ ؕ اِنَّ رَبَّکَ حَکِیۡمٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যেদিন আল্লাহ তাদের সবাইকে সমবেত করবেন। সেদিন বলবেন, ‘হে জিনের দল, মানুষের অনেককে তোমরা বিভ্রান্ত করেছিলে’ এবং মানুষদের মধ্য থেকে তাদের অভিভাবকরা বলবে, ‘হে আমাদের রব, আমরা একে অপরের দ্বারা লাভবান হয়েছি এবং আমরা সে সময়ে উপনীত হয়েছি, যা আপনি আমাদের জন্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন’। তিনি বলবেন, ‘আগুন তোমাদের ঠিকানা, তোমরা সেখানে স্থায়ী হবে। তবে আল্লাহ যা চান (তা ভিন্ন)’। নিশ্চয় তোমার রব প্রজ্ঞাময়, সর্বজ্ঞ।
(আল-আনআম আয়াত: ১২৮)

49 ৪৯
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের দুর্ভোগ!
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৪৯)

4 ৪
تَنَزَّلُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ وَ الرُّوۡحُ فِیۡهَا بِاِذۡنِ رَبِّهِمۡ ۚ مِنۡ کُلِّ اَمۡرٍ
অনুবাদ: সে রাতে ফেরেশতারা ও রূহ (জিবরাইল) তাদের রবের অনুমতিক্রমে সকল সিদ্ধান্ত নিয়ে অবতরণ করে।
(আল-কাদর আয়াত: ৪)

78 ৭৮
وَ تَرَکۡنَا عَلَیۡهِ فِی الۡاٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর পরবর্তীদের মধ্যে তার জন্য (সুখ্যাতি) রেখে দিয়েছিলাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৭৮)

16 ১৬
ثُمَّ اِنَّهُمۡ لَصَالُوا الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: তারপর নিশ্চয় তারা প্রজ্জ্বলিত আগুনে প্রবেশ করবে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ১৬)

107 ১০৭
ا تَرٰی فِیۡهَا عِوَجًا وَّ لَاۤ اَمۡتًا
অনুবাদ: ‘তাতে তুমি কোন বক্রতা ও উচ্চতা দেখবে না’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১০৭)

1 ১
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اتَّقُوۡا رَبَّکُمُ الَّذِیۡ خَلَقَکُمۡ مِّنۡ نَّفۡسٍ وَّاحِدَۃٍ وَّ خَلَقَ مِنۡهَا زَوۡجَهَا وَ بَثَّ مِنۡهُمَا رِجَالًا کَثِیۡرًا وَّ نِسَآءً ۚ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ الَّذِیۡ تَسَآءَلُوۡنَ بِهٖ وَ الۡاَرۡحَامَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلَیۡکُمۡ رَقِیۡبًا
অনুবাদ: হে মানুষ, তোমরা তোমাদের রবকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এক নফ্স থেকে। আর তা থেকে সৃষ্টি করেছেন তার স্ত্রীকে এবং তাদের থেকে ছড়িয়ে দিয়েছেন বহু পুরুষ ও নারী। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যার মাধ্যমে তোমরা একে অপরের কাছে চেয়ে থাক। আর ভয় কর রক্ত-সম্পর্কিত আত্মীয়ের ব্যাপারে। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের উপর পর্যবেক্ষক।
(আন-নিসা আয়াত: ১)

257 ২৫৭
اَللّٰهُ وَلِیُّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا ۙ یُخۡرِجُهُمۡ مِّنَ الظُّلُمٰتِ اِلَی النُّوۡرِ۬ؕ وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَوۡلِیٰٓـُٔهُمُ الطَّاغُوۡتُ ۙ یُخۡرِجُوۡنَهُمۡ مِّنَ النُّوۡرِ اِلَی الظُّلُمٰتِ ؕ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُو
অনুবাদ: যারা ঈমান এনেছে আল্লাহ তাদের অভিভাবক, তিনি তাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনেন। আর যারা কুফরী করে, তাদের অভিভাবক হল তাগূত। তারা তাদেরকে আলো থেকে বের করে অন্ধকারে নিয়ে যায়। তারা আগুনের অধিবাসী, সেখানে তারা স্থায়ী হবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৫৭)

23 ২৩
وَ رَاوَدَتۡهُ الَّتِیۡ هُوَ فِیۡ بَیۡتِهَا عَنۡ نَّفۡسِهٖ وَ غَلَّقَتِ الۡاَبۡوَابَ وَ قَالَتۡ هَیۡتَ لَکَ ؕ قَالَ مَعَاذَ اللّٰهِ اِنَّهٗ رَبِّیۡۤ اَحۡسَنَ مَثۡوَایَ ؕ اِنَّهٗ لَا یُفۡلِحُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যে মহিলার ঘরে সে ছিল, সে তাকে কুপ্ররোচনা দিল এবং দরজাগুলো বন্ধ করে দিল আর বলল, ‘এসো’। সে বলল, আল্লাহর আশ্রয় (চাই)। নিশ্চয় তিনি আমার মনিব, তিনি আমার থাকার সুন্দর ব্যবস্থা করেছেন। নিশ্চয় যালিমগণ সফল হয় না।
(ইউসুফ আয়াত: ২৩)

67 ৬৭
قَالَ اِنَّکَ لَنۡ تَسۡتَطِیۡعَ مَعِیَ صَبۡرًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘আপনি কখনো আমার সাথে ধৈর্যধারণ করতে পারবেন না’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৬৭)

10 ১০
الَّذِیۡنَ جَآءُوۡ مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ یَقُوۡلُوۡنَ رَبَّنَا اغۡفِرۡ لَنَا وَ لِاِخۡوَانِنَا الَّذِیۡنَ سَبَقُوۡنَا بِالۡاِیۡمَانِ وَ لَا تَجۡعَلۡ فِیۡ قُلُوۡبِنَا غِلًّا لِّلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا رَبَّنَاۤ اِنَّکَ رَءُوۡفٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: যারা তাদের পরে এসেছে তারা বলে: ‘হে আমাদের রব, আমাদেরকে ও আমাদের ভাই যারা ঈমান নিয়ে আমাদের পূর্বে অতিক্রান্ত হয়েছে তাদেরকে ক্ষমা করুন; এবং যারা ঈমান এনেছিল তাদের জন্য আমাদের অন্তরে কোন বিদ্বেষ রাখবেন না; হে আমাদের রব, নিশ্চয় আপনি দয়াবান, পরম দয়ালু।
(আল-হাশর আয়াত: ১০)

48 ৪৮
فَلَمَّا جَآءَهُمُ الۡحَقُّ مِنۡ عِنۡدِنَا قَالُوۡا لَوۡ لَاۤ اُوۡتِیَ مِثۡلَ مَاۤ اُوۡتِیَ مُوۡسٰی ؕ اَوَ لَمۡ یَکۡفُرُوۡا بِمَاۤ اُوۡتِیَ مُوۡسٰی مِنۡ قَبۡلُ ۚ قَالُوۡا سِحۡرٰنِ تَظٰهَرَا ۟ٝ وَ قَالُوۡۤا اِنَّا بِکُلٍّ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন আমার নিকট থেকে তাদের কাছে সত্য আসল তখন তারা বলল, ‘মূসাকে যা দেয়া হয়েছিল তাকে(মুহাম্মাদকে) কেন সেরূপ দেয়া হল না’? ইতঃপূর্বে মূসাকে যা দেয়া হয়েছিল তারা কি তা অস্বীকার করেনি? তারা বলেছিল, ‘দু’টিই যাদু, একটি অপরটিকে সাহায্য করে’। আর তারা বলেছিল, ‘আমরা সবই অস্বীকারকারী’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৪৮)

137 ১৩৭
اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّا خُلُقُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: ‘এটি তো পূর্ববর্তীদেরই চরিত্র,।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৩৭)

8 ৮
وَ مَنۡ یَّعۡمَلۡ مِثۡقَالَ ذَرَّۃٍ شَرًّا یَّرَهٗ
অনুবাদ: আর কেউ অণু পরিমাণ খারাপ কাজ করলে তাও সে দেখবে।
(আয-যিলযাল আয়াত: ৮)

113 ১১৩
وَ لَا تَرۡکَنُوۡۤا اِلَی الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا فَتَمَسَّکُمُ النَّارُ ۙ وَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مِنۡ اَوۡلِیَآءَ ثُمَّ لَا تُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা যুলম করেছে তোমরা তাদের প্রতি ঝুঁকে পড়ো না; অন্যথায় আগুন তোমাদেরকে স্পর্শ করবে এবং আল্লাহ ছাড়া তোমাদের কোন অভিভাবক থাকবে না। অতঃপর তোমরা সাহায্যপ্রাপ্ত হবে না।
(হূদ আয়াত: ১১৩)

17 ১৭
وَ لَقَدۡ خَلَقۡنَا فَوۡقَکُمۡ سَبۡعَ طَرَآئِقَ ٭ۖ وَ مَا کُنَّا عَنِ الۡخَلۡقِ غٰفِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি তোমাদের উপর সাতটি স্তর সৃষ্টি করেছি। আর আমি সৃষ্টি সম্পর্কে উদাসীন ছিলাম না।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১৭)

18 ১৮
وَ لَا تُصَعِّرۡ خَدَّکَ لِلنَّاسِ وَ لَا تَمۡشِ فِی الۡاَرۡضِ مَرَحًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ کُلَّ مُخۡتَالٍ فَخُوۡرٍ
অনুবাদ: ‘আর তুমি মানুষের দিক থেকে তোমার মুখ ফিরিয়ে নিয়ো না। আর যমীনে দম্ভভরে চলাফেরা করো না; নিশ্চয় আল্লাহ কোন দাম্ভিক, অহঙ্কারীকে পছন্দ করেন না’।
(লুকমান আয়াত: ১৮)

35 ৩৫
لَا یَسۡمَعُوۡنَ فِیۡهَا لَغۡوًا وَّ لَا کِذّٰبًا
অনুবাদ: তারা সেখানে কোন অসার ও মিথ্যা কথা শুনবে না।
(আন-নাবা আয়াত: ৩৫)

31 ৩১
وَ مَنۡ یَّقۡنُتۡ مِنۡکُنَّ لِلّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ وَ تَعۡمَلۡ صَالِحًا نُّؤۡتِهَاۤ اَجۡرَهَا مَرَّتَیۡنِ ۙ وَ اَعۡتَدۡنَا لَهَا رِزۡقًا کَرِیۡمًا
অনুবাদ: আর তোমাদের মধ্যে যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করবে এবং নেক আমল করবে আমি তাকে দু’বার তার প্রতিদান দেব এবং আমি তার জন্য প্রস্তুত রেখেছি সম্মানজনক রিয্ক।
(আল-আহযাব আয়াত: ৩১)

21 ২১
یَّشۡهَدُهُ الۡمُقَرَّبُوۡنَ
অনুবাদ: নৈকট্যপ্রাপ্তরাই তা অবলোকন করে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ২১)

83 ৮৩
فَاَخَذَتۡهُمُ الصَّیۡحَۃُ مُصۡبِحِیۡنَ
অনুবাদ: কিন্তু ভোরে বিকট আওয়াজ তাদেরকে পাকড়াও করল।
(আল-হিজর আয়াত: ৮৩)

63 ৬৩
تِلۡکَ الۡجَنَّۃُ الَّتِیۡ نُوۡرِثُ مِنۡ عِبَادِنَا مَنۡ کَانَ تَقِیًّا
অনুবাদ: সেই জান্নাত, আমি যার উত্তরাধিকারী বানাব আমার বান্দাদের মধ্যে তাদেরকে যারা মুত্তাকী।
(মারইয়াম আয়াত: ৬৩)

6 ৬
وَ اِنۡ اَحَدٌ مِّنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ اسۡتَجَارَکَ فَاَجِرۡهُ حَتّٰی یَسۡمَعَ کَلٰمَ اللّٰهِ ثُمَّ اَبۡلِغۡهُ مَاۡمَنَهٗ ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ قَوۡمٌ لَّا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি মুশরিকদের কেউ তোমার কাছে আশ্রয় চায়, তাহলে তাকে আশ্রয় দাও, যাতে সে আল্লাহর কালাম শুনে, অতঃপর তাকে পৌঁছিয়ে দাও তার নিরাপদ স্থানে। তা এই জন্য যে, তারা এমন এক কওম, যারা জানে না।
(আত-তাওবা আয়াত: ৬)

121 ১২১
اَلَّذِیۡنَ اٰتَیۡنٰهُمُ الۡکِتٰبَ یَتۡلُوۡنَهٗ حَقَّ تِلَاوَتِهٖ ؕ اُولٰٓئِکَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِهٖ ؕ وَ مَنۡ یَّکۡفُرۡ بِهٖ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছি, তারা তা পাঠ করে যথার্থভাবে। তারাই তার প্রতি ঈমান আনে। আর যে তা অস্বীকার করে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত।
(আল-বাকারা আয়াত: ১২১)

47 ৪৭
وَ کَذٰلِکَ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکَ الۡکِتٰبَ ؕ فَالَّذِیۡنَ اٰتَیۡنٰهُمُ الۡکِتٰبَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِهٖ ۚ وَ مِنۡ هٰۤؤُلَآءِ مَنۡ یُّؤۡمِنُ بِهٖ ؕ وَ مَا یَجۡحَدُ بِاٰیٰتِنَاۤ اِلَّا الۡکٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি। অতএব, আমি যাদেরকে কিতাব দিয়েছিলাম তারা এর প্রতি ঈমান রাখে এবং এদেরও (মক্কাবাসীদের) কেউ কেউ এর প্রতি ঈমান রাখে। আর কাফিররা ছাড়া আমার আয়াতসমূহকে কেউ অস্বীকার করে না।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৪৭)

4 ৪
وَ الَّذِیۡۤ اَخۡرَجَ الۡمَرۡعٰی
অনুবাদ: আর যিনি তৃণ-লতা বের করেন।
(আল-আলা আয়াত: ৪)

5 ৫
فَلۡیَنۡظُرِ الۡاِنۡسَانُ مِمَّ خُلِقَ ؕ
অনুবাদ: অতএব মানুষের চিন্তা করে দেখা উচিৎ, তাকে কী থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে ?
(আত-তারিক আয়াত: ৫)

61 ৬১
لِمِثۡلِ هٰذَا فَلۡیَعۡمَلِ الۡعٰمِلُوۡنَ
অনুবাদ: এরূপ সাফল্যের জন্যই ‘আমলকারীদের আমল করা উচিত।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৬১)

11 ১১
وَ ضَرَبَ اللّٰهُ مَثَلًا لِّلَّذِیۡنَ اٰمَنُوا امۡرَاَتَ فِرۡعَوۡنَ ۘ اِذۡ قَالَتۡ رَبِّ ابۡنِ لِیۡ عِنۡدَکَ بَیۡتًا فِی الۡجَنَّۃِ وَ نَجِّنِیۡ مِنۡ فِرۡعَوۡنَ وَ عَمَلِهٖ وَ نَجِّنِیۡ مِنَ الۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান আনে তাদের জন্য আল্লাহ ফির‘আউনের স্ত্রীর উদাহরণ পেশ করেন, যখন সে বলেছিল, ‘হে আমার রব, আপনার কাছে আমার জন্য জান্নাতে একটি বাড়ি নির্মাণ করুন এবং আমাকে ফির‘আউন ও তার কর্ম হতে নাজাত দিন, আর আমাকে নাজাত দিন যালিম সম্প্রদায় হতে।
(আত-তাহরীম আয়াত: ১১)

13 ১৩
وَ حَمَلۡنٰهُ عَلٰی ذَاتِ اَلۡوَاحٍ وَّ دُسُرٍ
অনুবাদ: আর আমি তাকে (নূহকে) কাঠ ও পেরেক নির্মিত নৌযানে আরোহণ করালাম।
(আল-কামার আয়াত: ১৩)

7 ৭
اِنۡ تَکۡفُرُوۡا فَاِنَّ اللّٰهَ غَنِیٌّ عَنۡکُمۡ ۟ وَ لَا یَرۡضٰی لِعِبَادِهِ الۡکُفۡرَ ۚ وَ اِنۡ تَشۡکُرُوۡا یَرۡضَهُ لَکُمۡ ؕ وَ لَا تَزِرُ وَازِرَۃٌ وِّزۡرَ اُخۡرٰی ؕ ثُمَّ اِلٰی رَبِّکُمۡ مَّرۡجِعُکُمۡ فَیُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ ؕ اِنَّهٗ عَلِیۡمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: তোমরা যদি কুফরী কর তবে (জেনে রাখ) আল্লাহ তোমাদের থেকে অমুখাপেক্ষী; আর তিনি তাঁর বান্দাদের জন্য কুফরী পছন্দ করেন না এবং তোমরা যদি শোকর কর তবে তোমাদের জন্য তিনি তা পছন্দ করেন; আর কোন বোঝা বহনকারী অপরের বোঝা বহন করে না। তারপর তোমাদের রবের দিকেই তোমাদের প্রত্যাবর্তন হবে। তখন তোমরা যে আমল করতে তিনি তা তোমাদেরকে জানিয়ে দেবেন। নিশ্চয় অন্তরে যা আছে তা তিনি সম্যক অবগত।
(আয-যুমার আয়াত: ৭)

3 ৩
نَحۡنُ نَقُصُّ عَلَیۡکَ اَحۡسَنَ الۡقَصَصِ بِمَاۤ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ ٭ۖ وَ اِنۡ کُنۡتَ مِنۡ قَبۡلِهٖ لَمِنَ الۡغٰفِلِیۡنَ
অনুবাদ: আমি তোমার নিকট সুন্দরতম কাহিনী বর্ণনা করছি, এ কুরআন আমার ওহী হিসেবে তোমার কাছে প্রেরণ করার মাধ্যমে। যদিও তুমি এর পূর্বে অনবহিতদের অন্তর্ভুক্ত ছিলে।
(ইউসুফ আয়াত: ৩)

19 ১৯
بَلِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فِیۡ تَکۡذِیۡبٍ
অনুবাদ: বরং কাফিররা মিথ্যারোপে লিপ্ত।
(আল-বুরুজ আয়াত: ১৯)

3 ৩
وَ اِنۡ خِفۡتُمۡ اَلَّا تُقۡسِطُوۡا فِی الۡیَتٰمٰی فَانۡکِحُوۡا مَا طَابَ لَکُمۡ مِّنَ النِّسَآءِ مَثۡنٰی وَ ثُلٰثَ وَ رُبٰعَ ۚ فَاِنۡ خِفۡتُمۡ اَلَّا تَعۡدِلُوۡا فَوَاحِدَۃً اَوۡ مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُکُمۡ ؕ ذٰلِکَ اَدۡنٰۤی اَلَّا تَعُوۡلُوۡا ؕ
অনুবাদ: আর যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, ইয়াতীমদের ব্যাপারে তোমরা ইনসাফ করতে পারবে না, তাহলে তোমরা বিয়ে কর নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগে; দু’টি, তিনটি অথবা চারটি। আর যদি ভয় কর যে, তোমরা সমান আচরণ করতে পারবে না, তবে একটি অথবা তোমাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে।
(আন-নিসা আয়াত: ৩)

209 ২০৯
فَاِنۡ زَلَلۡتُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَتۡکُمُ الۡبَیِّنٰتُ فَاعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: অতএব তোমরা যদি পদস্খলিত হও, তোমাদের নিকট সুস্পষ্ট নিদর্শনসমূহ আসার পর, তবে জেনে রাখ যে, আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-বাকারা আয়াত: ২০৯)

9 ৯
دُحُوۡرًا وَّ لَهُمۡ عَذَابٌ وَّاصِبٌ ۙ
অনুবাদ: তাড়ানোর জন্য, আর তাদের জন্য আছে অব্যাহত আযাব।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৯)

81 ৮১
اَوَ لَیۡسَ الَّذِیۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ بِقٰدِرٍ عَلٰۤی اَنۡ یَّخۡلُقَ مِثۡلَهُمۡ ؕ؃ بَلٰی ٭ وَ هُوَ الۡخَلّٰقُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: যিনি আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন তিনি কি তাদের অনুরূপ সৃষ্টি করতে সক্ষম নন? হ্যাঁ, তিনিই মহাস্রষ্টা, সর্বজ্ঞানী।
(ইয়াসীন আয়াত: ৮১)

13 ১৩
لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِهٖ وَ قَدۡ خَلَتۡ سُنَّۃُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: তারা এতে ঈমান আনবে না, আর পূর্ববর্তীদের (ব্যাপারে আল্লাহর) রীতি তো বিগত হয়েছে।
(আল-হিজর আয়াত: ১৩)

6 ৬
اِنَّ فِی اخۡتِلَافِ الَّیۡلِ وَ النَّهَارِ وَ مَا خَلَقَ اللّٰهُ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یَّتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় রাত ও দিবসের বিবর্তনে এবং আসমানসমূহ ও যমীনে যা আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন, তাতে বহু নিদর্শন রয়েছে এমন কওমের জন্য, যারা তাকওয়া অবলম্বন করে।
(ইউনুস আয়াত: ৬)

30 ৩০
ذٰلِکَ مَبۡلَغُهُمۡ مِّنَ الۡعِلۡمِ ؕ اِنَّ رَبَّکَ هُوَ اَعۡلَمُ بِمَنۡ ضَلَّ عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ۙ وَ هُوَ اَعۡلَمُ بِمَنِ اهۡتَدٰی
অনুবাদ: এটাই তাদের জ্ঞানের শেষসীমা। নিশ্চয় তোমার রবই সবচেয়ে ভাল জানেন তার সম্পর্কে, যে তার পথ থেকে বিচ্যুত হয়েছে এবং তিনিই সবচেয়ে ভাল জানেন তার সম্পর্কে, যে হিদায়াতপ্রাপ্ত হয়েছে।
(আন-নাজম আয়াত: ৩০)

3 ৩
ذٰلِکَ بِاَنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوا اتَّبَعُوا الۡبَاطِلَ وَ اَنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّبَعُوا الۡحَقَّ مِنۡ رَّبِّهِمۡ ؕ کَذٰلِکَ یَضۡرِبُ اللّٰهُ لِلنَّاسِ اَمۡثَالَهُمۡ
অনুবাদ: তা এজন্য যে, যারা কুফরী করে তারা বাতিলের অনুসরণ করে, আর যারা ঈমান আনে তারা তাদের রবের প্রেরিত হকের অনুসরণ করে। এভাবেই আল্লাহ মানুষের জন্য তাদের দৃষ্টান্তসমূহ বর্ণনা করেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৩)

30 ৩০
وَ الۡاَرۡضَ بَعۡدَ ذٰلِکَ دَحٰىهَا
অনুবাদ: এরপর তিনি যমীনকে বিস্তীর্ণ করেছেন।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৩০)

8 ৮
وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ لَجَعَلَهُمۡ اُمَّۃً وَّاحِدَۃً وَّ لٰکِنۡ یُّدۡخِلُ مَنۡ یَّشَآءُ فِیۡ رَحۡمَتِهٖ ؕ وَ الظّٰلِمُوۡنَ مَا لَهُمۡ مِّنۡ وَّلِیٍّ وَّ لَا نَصِیۡرٍ
অনুবাদ: আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদেরকে এক জাতিভুক্ত করতে পারতেন; কিন্তু তিনি যাকে চান তাঁর রহমতে প্রবেশ করান আর যালিমদের জন্য কোন অভিভাবক নেই, সাহায্যকারীও নেই।
(আশ-শূরা আয়াত: ৮)

14 ১৪
کَلَّا بَلۡ ٜ رَانَ عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ مَّا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: কখনো নয়, বরং তারা যা অর্জন করত তা-ই তাদের অন্তরসমূহকে ঢেকে দিয়েছে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ১৪)

122 ১২২
وَ مَا کَانَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ لِیَنۡفِرُوۡا کَآفَّۃً ؕ فَلَوۡ لَا نَفَرَ مِنۡ کُلِّ فِرۡقَۃٍ مِّنۡهُمۡ طَآئِفَۃٌ لِّیَتَفَقَّهُوۡا فِی الدِّیۡنِ وَ لِیُنۡذِرُوۡا قَوۡمَهُمۡ اِذَا رَجَعُوۡۤا اِلَیۡهِمۡ لَعَلَّهُمۡ یَحۡذَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর মুমিনদের জন্য সংগত নয় যে, তারা সকলে একসঙ্গে অভিযানে বের হবে। অতঃপর তাদের প্রতিটি দল থেকে কিছু লোক কেন বের হয় না, যাতে তারা দীনের গভীর জ্ঞান আহরণ করতে পারে এবং আপন সম্প্রদায় যখন তাদের নিকট প্রত্যাবর্তন করবে, তখন তাদেরকে সতর্ক করতে পারে, যাতে তারা (গুনাহ থেকে) বেঁচে থাকে।
(আত-তাওবা আয়াত: ১২২)

52 ৫২
یَوۡمَ لَا یَنۡفَعُ الظّٰلِمِیۡنَ مَعۡذِرَتُهُمۡ وَ لَهُمُ اللَّعۡنَۃُ وَ لَهُمۡ سُوۡٓءُ الدَّارِ
অনুবাদ: যেদিন যালিমদের কোন ওযর-আপত্তি তাদের উপকার করবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে লা‘নত এবং তাদের জন্য রয়েছে নিকৃষ্ট নিবাস।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৫২)

20 ২০
یُسَبِّحُوۡنَ الَّیۡلَ وَ النَّهَارَ لَا یَفۡتُرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা দিন-রাত তাঁর তাসবীহ পাঠ করে, তারা শিথিলতা দেখায় না।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ২০)

36 ৩৬
وَ لَقَدۡ بَعَثۡنَا فِیۡ کُلِّ اُمَّۃٍ رَّسُوۡلًا اَنِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ وَ اجۡتَنِبُوا الطَّاغُوۡتَ ۚ فَمِنۡهُمۡ مَّنۡ هَدَی اللّٰهُ وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ حَقَّتۡ عَلَیۡهِ الضَّلٰلَۃُ ؕ فَسِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَانۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি অবশ্যই প্রত্যেক জাতিতে একজন রাসূল প্রেরণ করেছি যে, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর এবং পরিহার কর তাগূতকে। অতঃপর তাদের মধ্য থেকে আল্লাহ কাউকে হিদায়াত দিয়েছেন এবং তাদের মধ্য থেকে কারো উপর পথভ্রষ্টতা সাব্যস্ত হয়েছে। সুতরাং তোমরা যমীনে ভ্রমণ কর অতঃপর দেখ, অস্বীকারকারীদের পরিণতি কীরূপ হয়েছে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৩৬)

3 ৩
نَتۡلُوۡا عَلَیۡکَ مِنۡ نَّبَاِ مُوۡسٰی وَ فِرۡعَوۡنَ بِالۡحَقِّ لِقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আমি তোমার কাছে পাঠ করছি মূসা ও ফির‘আউনের কিছু বৃত্তান্ত যথাযথভাবে, এমন লোকদের জন্য যারা ঈমান আনে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৩)

11 ১১
وَ اِذَا السَّمَآءُ کُشِطَتۡ
অনুবাদ: আর যখন আসমানকে আবরণ মুক্ত করা হবে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ১১)

31 ৩১
وَّ مَآءٍ مَّسۡکُوۡبٍ
অনুবাদ: আর সদা প্রবাহিত পানির পাশে,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৩১)

16 ১৬
بَلۡ تُؤۡثِرُوۡنَ الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا
অনুবাদ: বরং তোমরা দুনিয়ার জীবনকে প্রাধান্য দিচ্ছ।
(আল-আলা আয়াত: ১৬)

221 ২২১
وَ لَا تَنۡکِحُوا الۡمُشۡرِکٰتِ حَتّٰی یُؤۡمِنَّ ؕ وَ لَاَمَۃٌ مُّؤۡمِنَۃٌ خَیۡرٌ مِّنۡ مُّشۡرِکَۃٍ وَّ لَوۡ اَعۡجَبَتۡکُمۡ ۚ وَ لَا تُنۡکِحُوا الۡمُشۡرِکِیۡنَ حَتّٰی یُؤۡمِنُوۡا ؕ وَ لَعَبۡدٌ مُّؤۡمِنٌ خَیۡرٌ مِّنۡ مُّشۡرِکٍ وَّ لَوۡ اَعۡجَبَکُمۡ ؕ اُولٰٓئِکَ یَدۡعُوۡنَ اِلَی النَّارِ ۚۖ وَ اللّٰهُ یَدۡعُوۡۤا اِلَی الۡجَنَّۃِ وَ الۡمَغۡفِرَۃِ بِاِذۡنِهٖ ۚ وَ یُبَیِّنُ اٰیٰتِهٖ لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمۡ یَتَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা মুশরিক নারীদের বিয়ে করো না, যতক্ষণ না তারা ঈমান আনে এবং মুমিন দাসী মুশরিক নারীর চেয়ে নিশ্চয় উত্তম, যদিও সে তোমাদেরকে মুগ্ধ করে। আর মুশরিক পুরুষদের সাথে বিয়ে দিয়ো না, যতক্ষণ না তারা ঈমান আনে। আর একজন মুমিন দাস একজন মুশরিক পুরুষের চেয়ে উত্তম, যদিও সে তোমাদেরকে মুগ্ধ করে। তারা তোমাদেরকে আগুনের দিকে আহবান করে, আর আল্লাহ তাঁর অনুমতিতে তোমাদেরকে জান্নাত ও ক্ষমার দিকে আহবান করেন এবং মানুষের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ স্পষ্টরূপে বর্ণনা করেন, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করতে পারে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২২১)

29 ২৯
اَلَمۡ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ یُوۡلِجُ الَّیۡلَ فِی النَّهَارِ وَ یُوۡلِجُ النَّهَارَ فِی الَّیۡلِ وَ سَخَّرَ الشَّمۡسَ وَ الۡقَمَرَ ۫ کُلٌّ یَّجۡرِیۡۤ اِلٰۤی اَجَلٍ مُّسَمًّی وَّ اَنَّ اللّٰهَ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: তুমি কি দেখনি যে, আল্লাহ রাতকে দিনের মধ্যে প্রবেশ করান এবং দিনকে রাতের মধ্যে প্রবেশ করান? আর তিনি সূর্য ও চাঁদকে নিয়োজিত করেছেন। প্রত্যেকেই চলছে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। আর নিশ্চয় তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবহিত।
(লুকমান আয়াত: ২৯)

24 ২৪
اِنَّاۤ اَرۡسَلۡنٰکَ بِالۡحَقِّ بَشِیۡرًا وَّ نَذِیۡرًا ؕ وَ اِنۡ مِّنۡ اُمَّۃٍ اِلَّا خَلَا فِیۡهَا نَذِیۡرٌ
অনুবাদ: আমি তোমাকে সত্যসহ পাঠিয়েছি সুসংবাদ দাতা ও সতর্ককারীরূপে; আর এমন কোন জাতি নেই যার কাছে সতর্ককারী আসেনি।
(ফাতির আয়াত: ২৪)

190 ১৯০
اِنَّ فِیۡ خَلۡقِ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ اخۡتِلَافِ الَّیۡلِ وَ النَّهَارِ لَاٰیٰتٍ لِّاُولِی الۡاَلۡبَابِ
অনুবাদ: নিশ্চয় আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টি এবং রাত ও দিনের বিবর্তনের মধ্যে রয়েছে বিবেকসম্পন্নদের জন্য বহু নির্দশন।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৯০)

120 ১২০
فَوَسۡوَسَ اِلَیۡهِ الشَّیۡطٰنُ قَالَ یٰۤـاٰدَمُ هَلۡ اَدُلُّکَ عَلٰی شَجَرَۃِ الۡخُلۡدِ وَ مُلۡکٍ لَّا یَبۡلٰی
অনুবাদ: অতঃপর শয়তান তাকে কুমন্ত্রণা দিল, বলল, ‘হে আদম, আমি কি তোমাকে বলে দিব অনন্ত জীবনপ্রদ গাছ এবং অক্ষয় রাজত্ব সম্পর্কে?’
(ত্ব-হা আয়াত: ১২০)

45 ৪৫
لَاَخَذۡنَا مِنۡهُ بِالۡیَمِیۡنِ
অনুবাদ: তবে আমি তার ডান হাত পাকড়াও করতাম।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৪৫)

47 ৪৭
ا فِیۡهَا غَوۡلٌ وَّ لَا هُمۡ عَنۡهَا یُنۡزَفُوۡنَ
অনুবাদ: তাতে থাকবে না ক্ষতিকর কিছু* এবং তারা এগুলো দ্বারা মাতালও হবে না।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৪৭)

15 ১৫
اَفَسِحۡرٌ هٰذَاۤ اَمۡ اَنۡتُمۡ لَا تُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘এটি কি যাদু, নাকি তোমরা দেখতে পাচ্ছ না!’
(আত-তূর আয়াত: ১৫)

178 ১৭৮
مَنۡ یَّهۡدِ اللّٰهُ فَهُوَ الۡمُهۡتَدِیۡ ۚ وَ مَنۡ یُّضۡلِلۡ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: যাকে আল্লাহ হিদায়াত করেন সে-ই হিদায়াতপ্রাপ্ত আর যাদেরকে তিনি পথভ্রষ্ট করেন তারাই ক্ষতিগ্রস্ত।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৭৮)

37 ৩৭
لِمَنۡ شَآءَ مِنۡکُمۡ اَنۡ یَّتَقَدَّمَ اَوۡ یَتَاَخَّرَ
অনুবাদ: তোমাদের মধ্যে যে চায় অগ্রসর হতে অথবা পিছিয়ে থাকতে, তার জন্য।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৩৭)

23 ২৩
وَ لَوۡ عَلِمَ اللّٰهُ فِیۡهِمۡ خَیۡرًا لَّاَسۡمَعَهُمۡ ؕ وَ لَوۡ اَسۡمَعَهُمۡ لَتَوَلَّوۡا وَّ هُمۡ مُّعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যদি তাদের মধ্যে কোন কল্যাণ জানতেন তাহলে অবশ্যই তাদেরকে শুনাতেন। আর যদি শুনাতেন তাহলেও তারা মুখ ফিরিয়ে নিত, এমতাবস্থায় যে, তারা উপেক্ষাকারী।
(আল-আনফাল আয়াত: ২৩)

44 ৪৪
مَنۡ کَفَرَ فَعَلَیۡهِ کُفۡرُهٗ ۚ وَ مَنۡ عَمِلَ صَالِحًا فَلِاَنۡفُسِهِمۡ یَمۡهَدُوۡنَ
অনুবাদ: যে কুফরী করে তার কুফরীর পরিণাম তার উপরই। আর যারা সৎকর্ম করে তারা তাদের নিজদের জন্য শয্যা রচনা করে।
(আর-রুম আয়াত: ৪৪)

21 ২১
وَ جَآءَتۡ کُلُّ نَفۡسٍ مَّعَهَا سَآئِقٌ وَّ شَهِیۡدٌ
অনুবাদ: আর প্রত্যেক ব্যক্তি উপস্থিত হবে, তার সাথে থাকবে একজন চালক ও একজন সাক্ষী।
(কাফ আয়াত: ২১)

46 ৪৬
اُدۡخُلُوۡهَا بِسَلٰمٍ اٰمِنِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা তাতে প্রবেশ কর শান্তিতে, নিরাপদ হয়ে’।
(আল-হিজর আয়াত: ৪৬)

8 ৮
قَالَ رَبِّ اَنّٰی یَکُوۡنُ لِیۡ غُلٰمٌ وَّ کَانَتِ امۡرَاَتِیۡ عَاقِرًا وَّ قَدۡ بَلَغۡتُ مِنَ الۡکِبَرِ عِتِیًّا
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, কিভাবে আমার পুত্র সন্তান হবে, আমার স্ত্রী তো বন্ধ্যা, আর আমিও তো বার্ধক্যের শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছি’।
(মারইয়াম আয়াত: ৮)

14 ১৪
وَّ اَنۡزَلۡنَا مِنَ الۡمُعۡصِرٰتِ مَآءً ثَجَّاجًا
অনুবাদ: আর আমি মেঘমালা থেকে প্রচুর পানি বর্ষণ করেছি।
(আন-নাবা আয়াত: ১৪)

25 ২৫
فَیَوۡمَئِذٍ لَّا یُعَذِّبُ عَذَابَهٗۤ اَحَدٌ
অনুবাদ: অতঃপর সেদিন তাঁর আযাবের মত আযাব কেউ দিতে পারবে না।
(আল-ফাজর আয়াত: ২৫)

12 ১২
وَ لَقَدۡ اَخَذَ اللّٰهُ مِیۡثَاقَ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ ۚ وَ بَعَثۡنَا مِنۡهُمُ اثۡنَیۡ عَشَرَ نَقِیۡبًا ؕ وَ قَالَ اللّٰهُ اِنِّیۡ مَعَکُمۡ ؕ لَئِنۡ اَقَمۡتُمُ الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَیۡتُمُ الزَّکٰوۃَ وَ اٰمَنۡتُمۡ بِرُسُلِیۡ وَ عَزَّرۡتُمُوۡهُمۡ وَ اَقۡرَضۡتُمُ اللّٰهَ قَرۡضًا حَسَنًا لَّاُکَفِّرَنَّ عَنۡکُمۡ سَیِّاٰتِکُمۡ وَ لَاُدۡخِلَنَّکُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ ۚ فَمَنۡ کَفَرَ بَعۡدَ ذٰلِکَ مِنۡکُمۡ فَقَدۡ ضَلَّ سَوَآءَ السَّبِیۡلِ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আল্লাহ বনী ইসরাঈলের অঙ্গীকার গ্রহণ করেছিলেন এবং আমি তাদের মধ্য থেকে বার জন দলনেতা পাঠিয়েছিলাম এবং আল্লাহ বলেছিলেন, নিশ্চয় আমি তোমাদের সাথে আছি, যদি তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও, আমার রাসূলদের প্রতি ঈমান আন, তাদেরকে সহযোগিতা কর এবং আল্লাহকে উত্তম ঋণ দাও, তবে নিশ্চয় আমি তোমাদের থেকে তোমাদের পাপসমূহ মুছে দেব। আর অবশ্যই তোমাদেরকে প্রবেশ করাব জান্নাতসমূহে, যার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হবে নদীসমূহ। তোমাদের মধ্য থেকে এরপরও যে কুফরী করেছে, সে অবশ্যই সোজা পথ হারিয়েছে।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১২)

15 ১৫
اِنَّ السَّاعَۃَ اٰتِیَۃٌ اَکَادُ اُخۡفِیۡهَا لِتُجۡزٰی کُلُّ نَفۡسٍۭ بِمَا تَسۡعٰی
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় কিয়ামত আসবে; আমি তা গোপন রাখতে চাই যাতে প্রত্যেককে স্বীয় চেষ্টা-সাধনা অনুযায়ী প্রতিদান দেয়া যায়’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১৫)

109 ১০৯
(سُجود‎‎) وَ یَخِرُّوۡنَ لِلۡاَذۡقَانِ یَبۡکُوۡنَ وَ یَزِیۡدُهُمۡ خُشُوۡعًا
অনুবাদ: ‘আর তারা কাঁদতে কাঁদতে লুটিয়ে পড়ে এবং এটা তাদের বিনয় বৃদ্ধি করে’। [সাজদাহ] ۩
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১০৯)

35 ৩৫
وَّ اِنَّ عَلَیۡکَ اللَّعۡنَۃَ اِلٰی یَوۡمِ الدِّیۡنِ
অনুবাদ: ‘আর নিশ্চয় কিয়ামত দিবস পর্যন্ত তোমার উপর লা‘নত’।
(আল-হিজর আয়াত: ৩৫)

127 ১২৭
لِیَقۡطَعَ طَرَفًا مِّنَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَوۡ یَکۡبِتَهُمۡ فَیَنۡقَلِبُوۡا خَآئِبِیۡنَ
অনুবাদ: যাতে তিনি কাফিরদের একটি অংশকে নিশ্চি‎হ্ন করেন অথবা তাদেরকে লাঞ্ছিত করেন। ফলে তারা নিরাশ হয়ে ফিরে যাবে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১২৭)

43 ৪৩
اسۡتِکۡـبَارًا فِی الۡاَرۡضِ وَ مَکۡرَ السَّیِّیَٴ ؕ وَ لَا یَحِیۡقُ الۡمَکۡرُ السَّیِّیٴُ اِلَّا بِاَهۡلِهٖ ؕ فَهَلۡ یَنۡظُرُوۡنَ اِلَّا سُنَّتَ الۡاَوَّلِیۡنَ ۚ فَلَنۡ تَجِدَ لِسُنَّتِ اللّٰهِ تَبۡدِیۡلًا ۬ۚ وَ لَنۡ تَجِدَ لِسُنَّتِ اللّٰهِ تَحۡوِیۡلًا
অনুবাদ: যমীনে উদ্ধত আচরণ ও কূটচক্রান্তের কারণে। কিন্তু কূটচক্রান্ত কেবল তার ধারককেই পরিবেষ্টন করবে। তবে কি তারা পূর্ববর্তীদের (উপর আল্লাহর) বিধানের অপেক্ষা করছে? কিন্তু তুমি আল্লাহর বিধানের কখনই কোন পরিবর্তন পাবে না এবং তুমি আল্লাহর বিধানের কখনই কোন ব্যতিক্রমও দেখতে পাবে না।
(ফাতির আয়াত: ৪৩)

13 ১৩
وَ لَقَدۡ رَاٰهُ نَزۡلَۃً اُخۡرٰی
অনুবাদ: আর সে তো তাকে* আরেকবার দেখেছিল।
(আন-নাজম আয়াত: ১৩)

23 ২৩
وَ مِنۡ اٰیٰتِهٖ مَنَامُکُمۡ بِالَّیۡلِ وَ النَّهَارِ وَ ابۡتِغَآؤُکُمۡ مِّنۡ فَضۡلِهٖ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یَّسۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে রাতে ও দিনে তোমাদের নিদ্রা এবং তাঁর অনুগ্রহ থেকে তোমাদের (জীবিকা) অন্বেষণ। নিশ্চয় এর মধ্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে সে কওমের জন্য যারা শোনে।
(আর-রুম আয়াত: ২৩)

9 ৯
وَ مَنۡ خَفَّتۡ مَوَازِیۡنُهٗ فَاُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ خَسِرُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ بِمَا کَانُوۡا بِاٰیٰتِنَا یَظۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যাদের পাল্লা হালকা হবে, তারাই হবে সেই সব লোক, যারা নিজদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। কারণ তারা আমার আয়াতসমূহের প্রতি (অস্বীকার করার মাধ্যমে) যুলম করত।
(আল-আরাফ আয়াত: ৯)

26 ২৬
لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ هُوَ الۡغَنِیُّ الۡحَمِیۡدُ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনে যা আছে তা আল্লাহর; নিশ্চয় আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, প্রশংসিত।
(লুকমান আয়াত: ২৬)

17 ১৭
لَیۡسَ عَلَی الۡاَعۡمٰی حَرَجٌ وَّ لَا عَلَی الۡاَعۡرَجِ حَرَجٌ وَّ لَا عَلَی الۡمَرِیۡضِ حَرَجٌ ؕ وَ مَنۡ یُّطِعِ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ یُدۡخِلۡهُ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ ۚ وَ مَنۡ یَّتَوَلَّ یُعَذِّبۡهُ عَذَابًا اَلِیۡمًا
অনুবাদ: অন্ধের কোন অপরাধ নেই, লেংড়ার কোন অপরাধ নেই, অসুস্থের কোন অপরাধ নেই। যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করবে তিনি তাকে এমন জান্নাতে দাখিল করাবেন যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত। আর যে ব্যক্তি পিছনে ফিরে যাবে তিনি তাকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব দেবেন।
(আল-ফাতহ আয়াত: ১৭)

147 ১৪৭
وَ اَرۡسَلۡنٰهُ اِلٰی مِائَۃِ اَلۡفٍ اَوۡ یَزِیۡدُوۡنَ
অনুবাদ: এবং তাকে আমি এক লক্ষ বা তার চেয়েও বেশী লোকের কাছে পাঠালাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৪৭)

105 ১০৫
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِاٰیٰتِ رَبِّهِمۡ وَ لِقَآئِهٖ فَحَبِطَتۡ اَعۡمَالُهُمۡ فَلَا نُقِیۡمُ لَهُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ وَزۡنًا
অনুবাদ: ‘তারাই সেসব লোক, যারা তাদের রবের আয়াতসমূহ এবং তাঁর সাথে সাক্ষাতকে অস্বীকার করেছে। ফলে তাদের সকল আমল নিষ্ফল হয়ে গেছে। সুতরাং আমি তাদের জন্য কিয়ামতের দিন কোন ওজনের ব্যবস্থা রাখব না’।
(আল-কাহফ আয়াত: ১০৫)

5 ৫
اَلَمۡ یَاۡتِکُمۡ نَبَؤُا الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ قَبۡلُ ۫ فَذَاقُوۡا وَبَالَ اَمۡرِهِمۡ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: ইতঃপূর্বে যারা কুফরী করেছে, তাদের সংবাদ কি তোমাদের নিকট পৌঁছেনি। তারা তাদের কর্মের মন্দ পরিণাম আস্বাদন করেছিল এবং তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ৫)

49 ৪৯
قَالَ اٰمَنۡتُمۡ لَهٗ قَبۡلَ اَنۡ اٰذَنَ لَکُمۡ ۚ اِنَّهٗ لَکَبِیۡرُکُمُ الَّذِیۡ عَلَّمَکُمُ السِّحۡرَ ۚ فَلَسَوۡفَ تَعۡلَمُوۡنَ ۬ؕ لَاُقَطِّعَنَّ اَیۡدِیَکُمۡ وَ اَرۡجُلَکُمۡ مِّنۡ خِلَافٍ وَّ لَاُوصَلِّبَنَّکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: ফির‘আউন বলল, ‘আমি তোমাদেরকে অনুমতি দেয়ার পূর্বেই তোমরা তার প্রতি ঈমান আনলে? নিশ্চয় সে তোমাদের গুরু যে তোমাদের যাদু শিক্ষা দিয়েছে। অতএব অচিরেই তোমরা জানতে পারবে। আমি অবশ্যই তোমাদের হাতসমূহ ও তোমাদের পাসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলব এবং অবশ্যই তোমাদের সকলকে শূলিবিদ্ধ করব’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৪৯)

10 ১০
وَ لَقَدِ اسۡتُهۡزِیٴَ بِرُسُلٍ مِّنۡ قَبۡلِکَ فَحَاقَ بِالَّذِیۡنَ سَخِرُوۡا مِنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই তোমার পূর্বে রাসূলগণকে নিয়ে উপহাস করা হয়েছিল। ফলে যারা তাদের সাথে উপহাস করেছিল, তাদেরকে তাদের উপহাস বেষ্টন করে নিয়েছে।
(আল-আনআম আয়াত: ১০)

203 ২০৩
وَ اِذَا لَمۡ تَاۡتِهِمۡ بِاٰیَۃٍ قَالُوۡا لَوۡ لَا اجۡتَبَیۡتَهَا ؕ قُلۡ اِنَّمَاۤ اَتَّبِعُ مَا یُوۡحٰۤی اِلَیَّ مِنۡ رَّبِّیۡ ۚ هٰذَا بَصَآئِرُ مِنۡ رَّبِّکُمۡ وَ هُدًی وَّ رَحۡمَۃٌ لِّقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তুমি তাদের নিকট কোন আয়াত নিয়ে না আস, তখন তারা বলে, ‘তুমি কেন নিজেই তা বানিয়ে নাও না?’ বল, ‘আমিতো তারই অনুসরণ করি, যা আমার কাছে আমার রবের পক্ষ থেকে ওহীরূপে প্রেরণ করা হয়। এটি তোমাদের রবের পক্ষ থেকে স্পষ্ট প্রমাণ। আর তা হিদায়াত ও রহমত সে কওমের জন্য যারা ঈমান আনে’।
(আল-আরাফ আয়াত: ২০৩)

46 ৪৬
یَوۡمَ لَا یُغۡنِیۡ عَنۡهُمۡ کَیۡدُهُمۡ شَیۡئًا وَّ لَا هُمۡ یُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: যেদিন তাদের পক্ষ থেকে কৃত তাদের ষড়যন্ত্র কোন কাজে আসবে না এবং তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না।
(আত-তূর আয়াত: ৪৬)

56 ৫৬
جَهَنَّمَ ۚ یَصۡلَوۡنَهَا ۚ فَبِئۡسَ الۡمِهَادُ
অনুবাদ: জাহান্নাম, তারা সেখানে অগ্নিদগ্ধ হবে। কতই না নিকৃষ্ট সে নিবাস!
(সোয়াদ আয়াত: ৫৬)

11 ১১
ءَ اِذَا کُنَّا عِظَامًا نَّخِرَۃً
অনুবাদ: যখন আমরা চূর্ণ-বিচূর্ণ হাড় হয়ে যাব’?
(আন-নাযিআত আয়াত: ১১)

224 ২২৪
وَ لَا تَجۡعَلُوا اللّٰهَ عُرۡضَۃً لِّاَیۡمَانِکُمۡ اَنۡ تَبَرُّوۡا وَ تَتَّقُوۡا وَ تُصۡلِحُوۡا بَیۡنَ النَّاسِ ؕ وَ اللّٰهُ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহকে তোমরা তোমাদের শপথ পূরণে প্রতিবন্ধক বানিয়ো না যে, তোমরা (আল্লাহর নামে এই বলে শপথ করবে যে) ভালো কাজ করবে না, তাকওয়া অবলম্বন করবে না এবং মানুষের মধ্যে সংশোধন করবে না। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আল-বাকারা আয়াত: ২২৪)

34 ৩৪
اَوۡلٰی لَکَ فَاَوۡلٰی
অনুবাদ: দুর্ভোগ তোমার জন্য এবং দুর্ভোগ!
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৩৪)

5 ৫
وَ اِذۡ قَالَ مُوۡسٰی لِقَوۡمِهٖ یٰقَوۡمِ لِمَ تُؤۡذُوۡنَنِیۡ وَ قَدۡ تَّعۡلَمُوۡنَ اَنِّیۡ رَسُوۡلُ اللّٰهِ اِلَیۡکُمۡ ؕ فَلَمَّا زَاغُوۡۤا اَزَاغَ اللّٰهُ قُلُوۡبَهُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الۡفٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর মূসা যখন তার সম্প্রদায়কে বলেছিল, ‘হে আমার সম্প্রদায়, তোমরা আমাকে কেন কষ্ট দিচ্ছ, অথচ তোমরা নিশ্চয় জান যে, আমি অবশ্যই তোমাদের নিকট আল্লাহর রাসূল’। অতঃপর তারা যখন বাঁকাপথ অবলম্বন করল, তখন আল্লাহ তাদের হৃদয়গুলোকে বাঁকা করে দিলেন। আর আল্লাহ পাপাচারী সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
(আস-সফ আয়াত: ৫)

40 ৪০
مَنۡ عَمِلَ سَیِّئَۃً فَلَا یُجۡزٰۤی اِلَّا مِثۡلَهَا ۚ وَ مَنۡ عَمِلَ صَالِحًا مِّنۡ ذَکَرٍ اَوۡ اُنۡثٰی وَ هُوَ مُؤۡمِنٌ فَاُولٰٓئِکَ یَدۡخُلُوۡنَ الۡجَنَّۃَ یُرۡزَقُوۡنَ فِیۡهَا بِغَیۡرِ حِسَابٍ
অনুবাদ: ‘কেউ পাপ কাজ করলে তাকে শুধু পাপের সমান প্রতিদান দেয়া হবে আর যে পুরুষ অথবা নারী মুমিন হয়ে সৎকাজ করবে, তবে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে, সেখানে তাদেরকে অগণিত রিয্ক দেয়া হবে।’
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৪০)

54 ৫৪
فَاسۡتَخَفَّ قَوۡمَهٗ فَاَطَاعُوۡهُ ؕ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا قَوۡمًا فٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: এভাবেই সে তার কওমকে বোকা বানালো, ফলে তারা তার আনুগত্য করল। নিশ্চয় তারা ছিল এক ফাসিক কওম।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৫৪)

42 ৪২
وَ لَا تَحۡسَبَنَّ اللّٰهَ غَافِلًا عَمَّا یَعۡمَلُ الظّٰلِمُوۡنَ ۬ؕ اِنَّمَا یُؤَخِّرُهُمۡ لِیَوۡمٍ تَشۡخَصُ فِیۡهِ الۡاَبۡصَارُ
অনুবাদ: আর যালিমরা যা করছে, আল্লাহকে তুমি সে বিষয়ে মোটেই গাফেল মনে করো না, আল্লাহ তো তাদের অবকাশ দিচ্ছেন, ঐ দিন পর্যন্ত যে দিন চোখ পলকহীন তাকিয়ে থাকবে।
(ইবরাহীম আয়াত: ৪২)

76 ৭৬
جَنّٰتُ عَدۡنٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ وَ ذٰلِکَ جَزٰٓؤُا مَنۡ تَزَکّٰی
অনুবাদ: স্থায়ী জান্নাত, যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে স্থায়ী হবে। আর এটা হল যারা পরিশুদ্ধ হয় তাদের পুরষ্কার।
(ত্ব-হা আয়াত: ৭৬)

48 ৪৮
لَقَدِ ابۡتَغَوُا الۡفِتۡنَۃَ مِنۡ قَبۡلُ وَ قَلَّبُوۡا لَکَ الۡاُمُوۡرَ حَتّٰی جَآءَ الۡحَقُّ وَ ظَهَرَ اَمۡرُ اللّٰهِ وَ هُمۡ کٰرِهُوۡنَ
অনুবাদ: অবশ্য তারা ইতঃপূর্বে ফিতনা অনুসন্ধান করেছিল এবং তোমার কাজগুলো পালটে দিয়েছিল, অবশেষে হকের আগমন ঘটল এবং আল্লাহর দীন বিজয়ী হল, অথচ তারা ছিল অপছন্দকারী।
(আত-তাওবা আয়াত: ৪৮)

49 ৪৯
الَّذِیۡنَ یَخۡشَوۡنَ رَبَّهُمۡ بِالۡغَیۡبِ وَ هُمۡ مِّنَ السَّاعَۃِ مُشۡفِقُوۡنَ
অনুবাদ: যারা না দেখেও তাদের রবকে ভয় করে এবং কিয়ামত সম্পর্কে থাকে ভীত-সন্ত্রস্ত।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৪৯)

44 ৪৪
اِلٰی رَبِّکَ مُنۡتَهٰىهَا
অনুবাদ: এর প্রকৃত জ্ঞান তোমার রবের কাছেই।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৪৪)

9 ৯
فَاَمَّا الۡیَتِیۡمَ فَلَا تَقۡهَرۡ
অনুবাদ: সুতরাং তুমি ইয়াতীমের প্রতি কঠোর হয়ো না।
(আদ-দুহা আয়াত: ৯)

33 ৩৩
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ اسۡتُضۡعِفُوۡا لِلَّذِیۡنَ اسۡتَکۡبَرُوۡا بَلۡ مَکۡرُ الَّیۡلِ وَ النَّهَارِ اِذۡ تَاۡمُرُوۡنَنَاۤ اَنۡ نَّکۡفُرَ بِاللّٰهِ وَ نَجۡعَلَ لَهٗۤ اَنۡدَادًا ؕ وَ اَسَرُّوا النَّدَامَۃَ لَمَّا رَاَوُا الۡعَذَابَ ؕ وَ جَعَلۡنَا الۡاَغۡلٰلَ فِیۡۤ اَعۡنَاقِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ؕ هَلۡ یُجۡزَوۡنَ اِلَّا مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যাদেরকে দুর্বল করে রাখা হয়েছিল তারা, যারা অহঙ্কারী ছিল তাদেরকে বলবে, ‘বরং এ ছিল তোমাদের দিন-রাতের চক্রান্ত, যখন তোমরা আমাদেরকে আদেশ দিয়েছিলে যেন আমরা আল্লাহকে অস্বীকার করি এবং তাঁর সমকক্ষ স্থির করি’। আর তারা যখন আযাব দেখবে তখন তারা অনুতাপ গোপন করবে। আর আমি কাফিরদের গলায় শৃঙ্খল পরিয়ে দেব। তারা যা করত কেবল তারই প্রতিফল তাদেরকে দেয়া হবে।
(সাবা আয়াত: ৩৩)

34 ৩৪
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا فِیۡ قَرۡیَۃٍ مِّنۡ نَّذِیۡرٍ اِلَّا قَالَ مُتۡرَفُوۡهَاۤ ۙ اِنَّا بِمَاۤ اُرۡسِلۡتُمۡ بِهٖ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি কোন জনপদে সতর্ককারী প্রেরণ করলেই সেখানকার বিত্তবান অধিবাসীরা বলেছে, ‘তোমরা যা নিয়ে প্রেরিত হয়েছ অবশ্যই আমরা তা প্রত্যাখ্যানকারী’।
(সাবা আয়াত: ৩৪)

271 ২৭১
اِنۡ تُبۡدُوا الصَّدَقٰتِ فَنِعِمَّا هِیَ ۚ وَ اِنۡ تُخۡفُوۡهَا وَ تُؤۡتُوۡهَا الۡفُقَرَآءَ فَهُوَ خَیۡرٌ لَّکُمۡ ؕ وَ یُکَفِّرُ عَنۡکُمۡ مِّنۡ سَیِّاٰتِکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: তোমরা যদি সদাকা প্রকাশ কর, তবে তা উত্তম। আর যদি তা গোপন কর এবং ফকীরদেরকে তা দাও, তাহলে তাও তোমাদের জন্য উত্তম এবং তিনি তোমাদের গুনাহসমূহ মুছে দেবেন। আর তোমরা যে আমল কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক অবহিত।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৭১)

22 ২২
وَ اَرۡسَلۡنَا الرِّیٰحَ لَوَاقِحَ فَاَنۡزَلۡنَا مِنَ السَّمَآءِ مَآءً فَاَسۡقَیۡنٰکُمُوۡهُ ۚ وَ مَاۤ اَنۡتُمۡ لَهٗ بِخٰزِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি বায়ুকে ঊর্বরকারীরূপে প্রেরণ করি অতঃপর আসমান থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করি এবং তা তোমাদের পান করাই। তবে তোমরা তার সংরক্ষণকারী নও।
(আল-হিজর আয়াত: ২২)

205 ২০৫
وَ اذۡکُرۡ رَّبَّکَ فِیۡ نَفۡسِکَ تَضَرُّعًا وَّ خِیۡفَۃً وَّ دُوۡنَ الۡجَهۡرِ مِنَ الۡقَوۡلِ بِالۡغُدُوِّ وَ الۡاٰصَالِ وَ لَا تَکُنۡ مِّنَ الۡغٰفِلِیۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি নিজ মনে আপন রবকে স্মরণ কর সকাল-সন্ধ্যায় অনুনয়-বিনয় ও ভীতি সহকারে এবং অনুচ্চ স্বরে। আর গাফেলদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।
(আল-আরাফ আয়াত: ২০৫)

7 ৭
اَنۡ رَّاٰهُ اسۡتَغۡنٰی
অনুবাদ: কেননা সে নিজকে মনে করে স্বয়ংসম্পূর্ণ।
(আল-আলাক আয়াত: ৭)

27 ২৭
وَ اَصۡحٰبُ الۡیَمِیۡنِ ۬ۙ مَاۤ اَصۡحٰبُ الۡیَمِیۡنِ
অনুবাদ: আর ডান দিকের দল; কত ভাগ্যবান ডান দিকের দল!
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ২৭)

8 ৮
وَ قَالُوۡا لَوۡ لَاۤ اُنۡزِلَ عَلَیۡهِ مَلَکٌ ؕ وَ لَوۡ اَنۡزَلۡنَا مَلَکًا لَّقُضِیَ الۡاَمۡرُ ثُمَّ لَا یُنۡظَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘কেন তার উপর কোন ফেরেশ্তা নাযিল করা হয়নি?’ যদি আমি ফেরেশ্তা নাযিল করতাম তাহলে বিষয়টি ফয়সালা হয়ে যেত, তারপর তাদের সুযোগ দেয়া হত না।
(আল-আনআম আয়াত: ৮)

5 ৫
ثُمَّ رَدَدۡنٰهُ اَسۡفَلَ سٰفِلِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর আমি তাকে ফিরিয়ে দিয়েছি হীনদের হীনতম রূপে।
(আত-ত্বীন আয়াত: ৫)

109 ১০৯
وَ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ اِلَی اللّٰهِ تُرۡجَعُ الۡاُمُوۡرُ
অনুবাদ: আর আসমানসমূহ ও যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহর জন্যই এবং আল্লাহর দিকেই যাবতীয় কর্মকান্ড প্রত্যাবর্তিত হবে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১০৯)

96 ৯৬
قَالُوۡا وَ هُمۡ فِیۡهَا یَخۡتَصِمُوۡنَ
অনুবাদ: সেখানে পরস্পর ঝগড়া করতে গিয়ে তারা বলবে,
(আশ-শুআরা আয়াত: ৯৬)

94 ৯৪
قَالُوۡا یٰذَاالۡقَرۡنَیۡنِ اِنَّ یَاۡجُوۡجَ وَ مَاۡجُوۡجَ مُفۡسِدُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ فَهَلۡ نَجۡعَلُ لَکَ خَرۡجًا عَلٰۤی اَنۡ تَجۡعَلَ بَیۡنَنَا وَ بَیۡنَهُمۡ سَدًّا
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে যুলকারনাইন! নিশ্চয় ইয়া’জূজ ও মা’জূজ যমীনে অশান্তি সৃষ্টি করছে, তাই আমরা কি আপনাকে এ জন্য কিছু খরচ দেব যে, আপনি আমাদের ও তাদের মধ্যে একটা প্রাচীর নির্মাণ করে দেবেন’?
(আল-কাহফ আয়াত: ৯৪)

34 ৩৪
ذُرِّیَّۃًۢ بَعۡضُهَا مِنۡۢ بَعۡضٍ ؕ وَ اللّٰهُ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তারা একে অপরের বংশধর। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৩৪)

91 ৯১
اَنۡ دَعَوۡا لِلرَّحۡمٰنِ وَلَدًا
অনুবাদ: কারণ তারা পরম করুণাময়ের সন্তান আছে বলে দাবী করে।
(মারইয়াম আয়াত: ৯১)

3 ৩
الَّذِیۡۤ اَنۡقَضَ ظَهۡرَکَ ۙ
অনুবাদ: যা তোমার পিঠ ভেঙ্গে দিচ্ছিল।
(আল-ইনশিরাহ আয়াত: ৩)

208 ২০৮
وَ مَاۤ اَهۡلَکۡنَا مِنۡ قَرۡیَۃٍ اِلَّا لَهَا مُنۡذِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি এমন কোন জনপদকে ধ্বংস করিনি, যাতে কোন সতর্ককারী আসেনি।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২০৮)

76 ৭৬
فَلَمَّاۤ اٰتٰهُمۡ مِّنۡ فَضۡلِهٖ بَخِلُوۡا بِهٖ وَ تَوَلَّوۡا وَّ هُمۡ مُّعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তিনি তাদেরকে তাঁর অনুগ্রহ দান করলেন, তারা তাতে কার্পণ্য করল এবং বিমুখ হয়ে ফিরে গেল।
(আত-তাওবা আয়াত: ৭৬)

49 ৪৯
وَ مِنۡ کُلِّ شَیۡءٍ خَلَقۡنَا زَوۡجَیۡنِ لَعَلَّکُمۡ تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর প্রত্যেক বস্তু থেকে আমি জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি। আশা করা যায়, তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৪৯)

30 ৩০
فَذُوۡقُوۡا فَلَنۡ نَّزِیۡدَکُمۡ اِلَّا عَذَابًا
অনুবাদ: সুতরাং তোমরা স্বাদ গ্রহণ কর। আর আমি তো কেবল তোমাদের আযাবই বৃদ্ধি করব।
(আন-নাবা আয়াত: ৩০)

190 ১৯০
اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً ؕ وَ مَا کَانَ اَکۡثَرُهُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এতে অনেক নিদর্শন রয়েছে। আর তাদের অধিকাংশই মুমিন ছিল না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৯০)

111 ১১১
وَ اِذۡ اَوۡحَیۡتُ اِلَی الۡحَوَارِیّٖنَ اَنۡ اٰمِنُوۡا بِیۡ وَ بِرَسُوۡلِیۡ ۚ قَالُوۡۤا اٰمَنَّا وَ اشۡهَدۡ بِاَنَّنَا مُسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন আমি হাওয়ারী* গণকে এ আদেশ দিয়েছিলাম যে, ‘আমার প্রতি তোমরা ঈমান আন ও আমার রাসূলের প্রতি’। তারা বলেছিল, ‘আমরা ঈমান আনলাম এবং আপনি সাক্ষী থাকুন যে, আমরা অবশ্যই মুসলিম’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১১১)

26 ২৬
اَللّٰهُ یَبۡسُطُ الرِّزۡقَ لِمَنۡ یَّشَآءُ وَ یَقۡدِرُ ؕ وَ فَرِحُوۡا بِالۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ؕ وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا فِی الۡاٰخِرَۃِ اِلَّا مَتَاعٌ
অনুবাদ: আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন রিযক বাড়িয়ে দেন এবং সঙ্কুচিত করেন। আর তারা দুনিয়ার জীবন নিয়ে উৎফুল্লতায় আছে, অথচ আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন খুবই নগণ্য।
(আর-রাদ আয়াত: ২৬)

98 ৯৮
قُلۡ یٰۤاَهۡلَ الۡکِتٰبِ لِمَ تَکۡفُرُوۡنَ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ ٭ۖ وَ اللّٰهُ شَهِیۡدٌ عَلٰی مَا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে আহলে কিতাব, তোমরা কেন আল্লাহর নিদর্শনসমূহকে অস্বীকার করছ ? আর আল্লাহ তোমরা যা করছ সে ব্যাপারে সাক্ষী।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৯৮)

5 ৫
اِلَّا الَّذِیۡنَ تَابُوۡا مِنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ وَ اَصۡلَحُوۡا ۚ فَاِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: তবে যারা এরপরে তাওবা করে এবং নিজদের সংশোধন করে, তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নূর আয়াত: ৫)

23 ২৩
اِنۡ اَنۡتَ اِلَّا نَذِیۡرٌ
অনুবাদ: তুমি তো একজন সতর্ককারী বৈ কিছু নও।
(ফাতির আয়াত: ২৩)

102 ১০২
لَا یَسۡمَعُوۡنَ حَسِیۡسَهَا ۚ وَ هُمۡ فِیۡ مَا اشۡتَهَتۡ اَنۡفُسُهُمۡ خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: তারা জাহান্নামের ক্ষীণতম শব্দও শুনতে পাবে না। সেখানে তারা তাদের মনঃপুত বস্তুর মধ্যে চিরকাল থাকবে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১০২)

14 ১৪
اِقۡرَاۡ کِتٰبَکَ ؕ کَفٰی بِنَفۡسِکَ الۡیَوۡمَ عَلَیۡکَ حَسِیۡبًا
অনুবাদ: পাঠ কর তোমার কিতাব, আজ তুমি নিজেই তোমার হিসাব-নিকাশকারী হিসেবে যথেষ্ট।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১৪)

120 ১২০
وَ کُلًّا نَّقُصُّ عَلَیۡکَ مِنۡ اَنۡۢبَآءِ الرُّسُلِ مَا نُثَبِّتُ بِهٖ فُؤَادَکَ ۚ وَ جَآءَکَ فِیۡ هٰذِهِ الۡحَقُّ وَ مَوۡعِظَۃٌ وَّ ذِکۡرٰی لِلۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর রাসূলদের এসকল সংবাদ আমি তোমার কাছে বর্ণনা করছি যার দ্বারা আমি তোমার মনকে স্থির করি আর এতে তোমার কাছে এসেছে সত্য এবং মুমিনদের জন্য উপদেশ ও স্মরণ।
(হূদ আয়াত: ১২০)

56 ৫৬
وَ مَا یَذۡکُرُوۡنَ اِلَّاۤ اَنۡ یَّشَآءَ اللّٰهُ ؕ هُوَ اَهۡلُ التَّقۡوٰی وَ اَهۡلُ الۡمَغۡفِرَۃِ
অনুবাদ: আল্লাহর ইচ্ছা ছাড়া কেউ উপদেশ গ্রহণ করতে পারে না। তিনিই ভয়ের যোগ্য এবং ক্ষমার অধিকারী।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৫৬)

2 ২
فَالۡمُوۡرِیٰتِ قَدۡحًا
অনুবাদ: অতঃপর যারা ক্ষুরাঘাতে অগ্নি-স্ফূলিঙ্গ ছড়ায়,
(আল-আদিয়াত আয়াত: ২)

29 ২৯
یٰقَوۡمِ لَکُمُ الۡمُلۡکُ الۡیَوۡمَ ظٰهِرِیۡنَ فِی الۡاَرۡضِ ۫ فَمَنۡ یَّنۡصُرُنَا مِنۡۢ بَاۡسِ اللّٰهِ اِنۡ جَآءَنَا ؕ قَالَ فِرۡعَوۡنُ مَاۤ اُرِیۡکُمۡ اِلَّا مَاۤ اَرٰی وَ مَاۤ اَهۡدِیۡکُمۡ اِلَّا سَبِیۡلَ الرَّشَادِ
অনুবাদ: ‘হে আমার কওম, আজ তোমাদের রাজত্ব; যমীনে তোমরাই কর্তৃত্বশীল; কিন্তু আল্লাহর আযাব আসলে কে আমাদেরকে সাহায্য করবে’? ফির‘আউন বলল, ‘যা আমি সঠিক মনে করি তা-ই আমি তোমাদেরকে দেখাই আর আমি তোমাদেরকে কেবল সঠিক পথই দেখাই’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ২৯)

87 ৮৭
وَ یَوۡمَ یُنۡفَخُ فِی الصُّوۡرِ فَفَزِعَ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَنۡ فِی الۡاَرۡضِ اِلَّا مَنۡ شَآءَ اللّٰهُ ؕ وَ کُلٌّ اَتَوۡهُ دٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যেদিন শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে, সেদিন আসমানসমূহ ও যমীনে যারা আছে সবাই ভীত হবে; তবে আল্লাহ যাদেরকে চাইবেন তারা ছাড়া। আর সবাই তাঁর কাছে হীন অবস্থায় উপস্থিত হবে।
(আন-নামাল আয়াত: ৮৭)

5 ৫
فَجَعَلَهُمۡ کَعَصۡفٍ مَّاۡکُوۡلٍ
অনুবাদ: অতঃপর তিনি তাদেরকে করলেন ভক্ষিত শস্যপাতার ন্যায়।
(আল-ফীল আয়াত: ৫)

10 ১০
وَ اَمَّا السَّآئِلَ فَلَا تَنۡهَرۡ
অনুবাদ: আর ভিক্ষুককে তুমি ধমক দিওনা।
(আদ-দুহা আয়াত: ১০)

9 ৯
اَفَلَا یَعۡلَمُ اِذَا بُعۡثِرَ مَا فِی الۡقُبُوۡرِ ۙ
অনুবাদ: তবে কি সে জানে না যখন কবরে যা আছে তা উত্থিত হবে?
(আল-আদিয়াত আয়াত: ৯)

97 ৯৭
وَ هُوَ الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمُ النُّجُوۡمَ لِتَهۡتَدُوۡا بِهَا فِیۡ ظُلُمٰتِ الۡبَرِّ وَ الۡبَحۡرِ ؕ قَدۡ فَصَّلۡنَا الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই সৃষ্টি করেছেন তোমাদের জন্য তারকারাজি, যাতে তোমরা এ দ্বারা পথপ্রাপ্ত হও স্থল ও সমুদ্রের অন্ধকারে। অবশ্যই আমি আয়াতসমূহকে বিস্তারিত বর্ণনা করেছি এমন কওমের জন্য যারা জানে।
(আল-আনআম আয়াত: ৯৭)

12 ১২
اِنَّ عَلَیۡنَا لَلۡهُدٰی
অনুবাদ: নিশ্চয় পথ প্রদর্শন করাই আমার দায়িত্ব।
(আল-লাইল আয়াত: ১২)

44 ৪৪
اَتَاۡمُرُوۡنَ النَّاسَ بِالۡبِرِّ وَ تَنۡسَوۡنَ اَنۡفُسَکُمۡ وَ اَنۡتُمۡ تَتۡلُوۡنَ الۡکِتٰبَ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা কি মানুষকে ভাল কাজের আদেশ দিচ্ছ আর নিজদেরকে ভুলে যাচ্ছ? অথচ তোমরা কিতাব তিলাওয়াত কর। তোমরা কি বুঝ না?
(আল-বাকারা আয়াত: ৪৪)

130 ১৩০
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَاۡکُلُوا الرِّبٰۤوا اَضۡعَافًا مُّضٰعَفَۃً ۪ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ لَعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা সুদ খাবে না বহুগুণ বৃদ্ধি করে। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যাতে তোমরা সফল হও।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৩০)

53 ৫৩
وَ وَهَبۡنَا لَهٗ مِنۡ رَّحۡمَتِنَاۤ اَخَاهُ هٰرُوۡنَ نَبِیًّا
অনুবাদ: আর আমি স্বীয় অনুগ্রহে তার জন্য তার ভাই হারূনকে নবীরূপে দান করলাম।
(মারইয়াম আয়াত: ৫৩)

119 ১১৯
اِلَّا مَنۡ رَّحِمَ رَبُّکَ ؕ وَ لِذٰلِکَ خَلَقَهُمۡ ؕ وَ تَمَّتۡ کَلِمَۃُ رَبِّکَ لَاَمۡلَـَٔنَّ جَهَنَّمَ مِنَ الۡجِنَّۃِ وَ النَّاسِ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: তবে যাদেরকে তোমার রব দয়া করেছেন, তারা ছাড়া। আর এজন্যই তিনি তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং তোমার রবের কথা চূড়ান্ত হয়েছে যে, ‘নিশ্চয়ই আমি জাহান্নাম ভরে দেব জিন ও মানুষ দ্বারা একত্রে’।
(হূদ আয়াত: ১১৯)

161 ১৬১
قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ۬ۚ دِیۡنًا قِیَمًا مِّلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ۚ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।
(আল-আনআম আয়াত: ১৬১)

4 ৪
وَ اِذَا الۡعِشَارُ عُطِّلَتۡ ۪ۙ
অনুবাদ: আর যখন দশমাসের গর্ভবতী উষ্ট্রীগুলো উপেক্ষিত হবে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ৪)

94 ৯৪
یَعۡتَذِرُوۡنَ اِلَیۡکُمۡ اِذَا رَجَعۡتُمۡ اِلَیۡهِمۡ ؕ قُلۡ لَّا تَعۡتَذِرُوۡا لَنۡ نُّؤۡمِنَ لَکُمۡ قَدۡ نَبَّاَنَا اللّٰهُ مِنۡ اَخۡبَارِکُمۡ ؕ وَ سَیَرَی اللّٰهُ عَمَلَکُمۡ وَ رَسُوۡلُهٗ ثُمَّ تُرَدُّوۡنَ اِلٰی عٰلِمِ الۡغَیۡبِ وَ الشَّهَادَۃِ فَیُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তোমাদের নিকট ওযর পেশ করবে যখন তোমরা তাদের কাছে ফিরে যাবে। বল, ‘তোমরা ওযর পেশ করো না, আমরা তোমাদেরকে কখনো বিশ্বাস করব না। অবশ্যই আল্লাহ তোমাদের খবর আমাদেরকে জানিয়ে দিয়েছেন। আর আল্লাহ তোমাদের আমল দেখবেন এবং তাঁর রাসূলও। তারপর তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে গায়েব ও প্রকাশ্যের জ্ঞানীর নিকট। অতঃপর তিনি তোমাদেরকে যা তোমরা আমল করতে সে সম্পর্কে জানিয়ে দেবেন ’।
(আত-তাওবা আয়াত: ৯৪)

2 ২
عٓسٓقٓ
অনুবাদ: ‘আইন-সীন-কাফ।
(আশ-শূরা আয়াত: ২)

44 ৪৪
وَّ اَصۡحٰبُ مَدۡیَنَ ۚ وَ کُذِّبَ مُوۡسٰی فَاَمۡلَیۡتُ لِلۡکٰفِرِیۡنَ ثُمَّ اَخَذۡتُهُمۡ ۚ فَکَیۡفَ کَانَ نَکِیۡرِ
অনুবাদ: আর মাদইয়ানবাসীরা। আর অস্বীকার করা হয়েছিল মূসাকে। তাই কাফিরদেরকে আমি অবকাশ দিয়েছিলাম, তারপর আমি তাদেরকে পাকড়াও করেছিলাম। অতএব কেমন ছিল আমার শাস্তি!
(আল-হজ্জ আয়াত: ৪৪)

20 ২০
وَ لَوۡ لَا فَضۡلُ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ وَ رَحۡمَتُهٗ وَ اَنَّ اللّٰهَ رَءُوۡفٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যদি তোমাদের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়া না থাকত, (তাহলে তোমরা ধ্বংস হয়ে যেতে) আর নিশ্চয় আল্লাহ বড় মেহেরবান, পরম দয়ালু।
(আন-নূর আয়াত: ২০)

14 ১৪
وَ لَوۡ فَتَحۡنَا عَلَیۡهِمۡ بَابًا مِّنَ السَّمَآءِ فَظَلُّوۡا فِیۡهِ یَعۡرُجُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি আমি তাদের জন্য আসমানের কোন দরজা খুলে দিতাম, অতঃপর তারা তাতে আরোহণ করতে থাকত ।
(আল-হিজর আয়াত: ১৪)

30 ৩০
وَ مَاۤ اَصَابَکُمۡ مِّنۡ مُّصِیۡبَۃٍ فَبِمَا کَسَبَتۡ اَیۡدِیۡکُمۡ وَ یَعۡفُوۡا عَنۡ کَثِیۡرٍ
অনুবাদ: আর তোমাদের প্রতি যে মুসীবত আপতিত হয়, তা তোমাদের কৃতকর্মেরই ফল। আর অনেক কিছুই তিনি ক্ষমা করে দেন।
(আশ-শূরা আয়াত: ৩০)

17 ১৭
ذٰلِکَ جَزَیۡنٰهُمۡ بِمَا کَفَرُوۡا ؕ وَ هَلۡ نُجٰزِیۡۤ اِلَّا الۡکَفُوۡرَ
অনুবাদ: সে আযাব আমি তাদেরকে দিয়েছিলাম তাদের কুফরীর কারণে। আর আমি অকৃতজ্ঞ ছাড়া অন্য কাউকে এমন আযাব দেই না।
(সাবা আয়াত: ১৭)

35 ৩৫
الَّذِیۡنَ یُجَادِلُوۡنَ فِیۡۤ اٰیٰتِ اللّٰهِ بِغَیۡرِ سُلۡطٰنٍ اَتٰهُمۡ ؕ کَبُرَ مَقۡتًا عِنۡدَ اللّٰهِ وَ عِنۡدَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا ؕ کَذٰلِکَ یَطۡبَعُ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ قَلۡبِ مُتَکَبِّرٍ جَبَّارٍ
অনুবাদ: যারা নিজদের কাছে আগত কোন দলীল-প্রমাণ ছাড়া আল্লাহর নিদর্শনাবলী সম্পর্কে বিতর্কে লিপ্ত হয়। তাদের এ কাজ আল্লাহ ও মুমিনদের দৃষ্টিতে অতিশয় ঘৃণার্হ। এভাবেই আল্লাহ প্রত্যেক অহঙ্কারী স্বৈরাচারীর অন্তরে সীল মেরে দেন।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৩৫)

9 ৯
فِیۡ عَمَدٍ مُّمَدَّدَۃٍ
অনুবাদ: প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।
(আল-হুমাযা আয়াত: ৯)

7 ৭
یٰزَکَرِیَّاۤ اِنَّا نُبَشِّرُکَ بِغُلٰمِۣ اسۡمُهٗ یَحۡیٰی ۙ لَمۡ نَجۡعَلۡ لَّهٗ مِنۡ قَبۡلُ سَمِیًّا
অনুবাদ: (আল্লাহ বললেন) ‘হে যাকারিয়্যা, আমি তোমাকে একটি পুত্র সন্তানের সুসংবাদ দিচ্ছি, তার নাম ইয়াহইয়া। ইতিপূর্বে কাউকে আমি এ নাম দেইনি’।
(মারইয়াম আয়াত: ৭)

121 ১২১
اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً ؕ وَ مَا کَانَ اَکۡثَرُهُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এতে রয়েছে নিদর্শন, আর তাদের বেশীর ভাগ মুমিন ছিল না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১২১)

44 ৪৪
فَذَرۡنِیۡ وَ مَنۡ یُّکَذِّبُ بِهٰذَا الۡحَدِیۡثِ ؕ سَنَسۡتَدۡرِجُهُمۡ مِّنۡ حَیۡثُ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব ছেড়ে দাও আমাকে এবং যারা এ বাণী প্রত্যাখ্যান করে তাদেরকে। আমি তাদেরকে ধীরে ধীরে এমনভাবে পাকড়াও করব যে, তারা জানতে পারবে না।
(আল-কলম আয়াত: ৪৪)

21 ২১
وَ لَا الظِّلُّ وَ لَا الۡحَرُوۡرُ
অনুবাদ: আর সমান নয় ছায়া ও রৌদ্র,
(ফাতির আয়াত: ২১)

43 ৪৩
وَ نَزَعۡنَا مَا فِیۡ صُدُوۡرِهِمۡ مِّنۡ غِلٍّ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهِمُ الۡاَنۡهٰرُ ۚ وَ قَالُوا الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ الَّذِیۡ هَدٰىنَا لِهٰذَا ۟ وَ مَا کُنَّا لِنَهۡتَدِیَ لَوۡ لَاۤ اَنۡ هَدٰىنَا اللّٰهُ ۚ لَقَدۡ جَآءَتۡ رُسُلُ رَبِّنَا بِالۡحَقِّ ؕ وَ نُوۡدُوۡۤا اَنۡ تِلۡکُمُ الۡجَنَّۃُ اُوۡرِثۡتُمُوۡهَا بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের অন্তরে যে ঈর্ষা ছিল, আমি তা বের করে নিয়েছি। তাদের নীচ দিয়ে নহরসমূহ প্রবাহিত হবে। আর তারা বলবে, ‘সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর, যিনি এর জন্য আমাদেরকে হিদায়াত দিয়েছেন। আর আমরা হিদায়াত পাওয়ার ছিলাম না, যদি না আল্লাহ আমাদেরকে হিদায়াত দিতেন। অবশ্যই আমার রবের রাসূলগণ সত্য নিয়ে এসেছেন’ এবং তাদেরকে ডাকা হবে যে, ‘ঐ হল জান্নাত, তোমরা যা আমল করেছ, তার বিনিময়ে তোমাদেরকে এর ওয়ারিস করা হয়েছে’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৪৩)

3 ৩
وَّ یَرۡزُقۡهُ مِنۡ حَیۡثُ لَا یَحۡتَسِبُ ؕ وَ مَنۡ یَّتَوَکَّلۡ عَلَی اللّٰهِ فَهُوَ حَسۡبُهٗ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بَالِغُ اَمۡرِهٖ ؕ قَدۡ جَعَلَ اللّٰهُ لِکُلِّ شَیۡءٍ قَدۡرًا
অনুবাদ: এবং তিনি তাকে এমন উৎস থেকে রিযক দিবেন যা সে কল্পনাও করতে পারবে না। আর যে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ তাঁর উদ্দেশ্য পূর্ণ করবেনই। নিশ্চয় আল্লাহ প্রত্যেক জিনিসের জন্য একটি সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন।
(আত-ত্বলাক্ব আয়াত: ৩)

13 ১৩
فَاِنۡ اَعۡرَضُوۡا فَقُلۡ اَنۡذَرۡتُکُمۡ صٰعِقَۃً مِّثۡلَ صٰعِقَۃِ عَادٍ وَّ ثَمُوۡدَ
অনুবাদ: তবুও যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে তুমি বলে দাও, ‘আদ ও সামূদের ধ্বংসের মতই এক মহাধ্বংস সম্পর্কে আমি তোমাদেরকে সতর্ক করছি’।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ১৩)

28 ২৮
وَّ ظَنَّ اَنَّهُ الۡفِرَاقُ
অনুবাদ: আর সে মনে করবে, এটিই বিদায়ক্ষণ।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ২৮)

65 ৬৫
وَ یَوۡمَ یُنَادِیۡهِمۡ فَیَقُوۡلُ مَاذَاۤ اَجَبۡتُمُ الۡمُرۡسَلِیۡنَ
অনুবাদ: আর সেদিন আল্লাহ তাদেরকে ডেকে বলবেন, ‘তোমরা রাসূলদেরকে কী জবাব দিয়েছিলে’?
(আল-কাসাস আয়াত: ৬৫)

97 ৯৭
وَ قُلۡ رَّبِّ اَعُوۡذُ بِکَ مِنۡ هَمَزٰتِ الشَّیٰطِیۡنِ
অনুবাদ: আর বল, ‘হে আমার রব, আমি শয়তানের প্ররোচনা থেকে আপনার কাছে পানাহ চাই’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৯৭)

39 ৩৯
ذٰلِکَ الۡیَوۡمُ الۡحَقُّ ۚ فَمَنۡ شَآءَ اتَّخَذَ اِلٰی رَبِّهٖ مَاٰبًا
অনুবাদ: ঐ দিনটি সত্য। অতএব যে চায়, সে তার রবের নিকট আশ্রয় গ্রহণ করুক।
(আন-নাবা আয়াত: ৩৯)

28 ২৮
یٰوَیۡلَتٰی لَیۡتَنِیۡ لَمۡ اَتَّخِذۡ فُلَانًا خَلِیۡلًا
অনুবাদ: হায় আমার দুর্ভোগ, আমি যদি অমুককে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম।
(আল-ফুরকান আয়াত: ২৮)

34 ৩৪
وَ لَقَدۡ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکُمۡ اٰیٰتٍ مُّبَیِّنٰتٍ وَّ مَثَلًا مِّنَ الَّذِیۡنَ خَلَوۡا مِنۡ قَبۡلِکُمۡ وَ مَوۡعِظَۃً لِّلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় আমি তোমাদের কাছে নাযিল করেছি সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ এবং তোমাদের পূর্বে যারা চলে গেছে তাদের দৃষ্টান্ত ও মুত্তাকীদের জন্য উপদেশ।
(আন-নূর আয়াত: ৩৪)

47 ৪৭
قَالَتۡ رَبِّ اَنّٰی یَکُوۡنُ لِیۡ وَلَدٌ وَّ لَمۡ یَمۡسَسۡنِیۡ بَشَرٌ ؕ قَالَ کَذٰلِکِ اللّٰهُ یَخۡلُقُ مَا یَشَآءُ ؕ اِذَا قَضٰۤی اَمۡرًا فَاِنَّمَا یَقُوۡلُ لَهٗ کُنۡ فَیَکُوۡنُ
অনুবাদ: মারইয়াম বলল, ‘হে আমার রব, কিভাবে আমার সন্তান হবে? অথচ কোন মানুষ আমাকে স্পর্শ করেনি’! আল্লাহ বললেন, ‘এভাবেই’ আল্লাহ যা চান সৃষ্টি করেন। তিনি যখন কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত নেন, তখন তাকে শুধু বলেন, ‘হও’। ফলে তা হয়ে যায়।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪৭)

19 ১৯
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের ধ্বংস!
(আল-মুরসালাত আয়াত: ১৯)

99 ৯৯
کَذٰلِکَ نَقُصُّ عَلَیۡکَ مِنۡ اَنۡۢبَآءِ مَا قَدۡ سَبَقَ ۚ وَ قَدۡ اٰتَیۡنٰکَ مِنۡ لَّدُنَّا ذِکۡرًا
অনুবাদ: পূর্বে যা ঘটে গেছে তার কিছু সংবাদ এভাবেই আমি তোমার কাছে বর্ণনা করি। আর আমি তোমাকে আমার পক্ষ থেকে উপদেশ দান করেছি।
(ত্ব-হা আয়াত: ৯৯)

41 ৪১
اِنۡفِرُوۡا خِفَافًا وَّ ثِقَالًا وَّ جَاهِدُوۡا بِاَمۡوَالِکُمۡ وَ اَنۡفُسِکُمۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ؕ ذٰلِکُمۡ خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান নিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে।
(আত-তাওবা আয়াত: ৪১)

11 ১১
لَّا تَسۡمَعُ فِیۡهَا لَاغِیَۃً
অনুবাদ: সেখানে তারা শুনবে না কোন অসার বাক্য।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ১১)

68 ৬৮
فِیۡهِمَا فَاکِهَۃٌ وَّ نَخۡلٌ وَّ رُمَّانٌ
অনুবাদ: এ দু’টিতে থাকবে ফলমূল, খেজুর ও আনার।
(আর-রাহমান আয়াত: ৬৮)

54 ৫৪
اِنۡ تُبۡدُوۡا شَیۡئًا اَوۡ تُخۡفُوۡهُ فَاِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمًا
অনুবাদ: যদি তোমরা কোন কিছু প্রকাশ কর কিংবা গোপন কর তবে নিশ্চয় আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বজ্ঞ।
(আল-আহযাব আয়াত: ৫৪)

29 ২৯
اِنِّیۡۤ اُرِیۡدُ اَنۡ تَبُوۡٓاَ بِاِثۡمِیۡ وَ اِثۡمِکَ فَتَکُوۡنَ مِنۡ اَصۡحٰبِ النَّارِ ۚ وَ ذٰلِکَ جَزٰٓؤُا الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমি চাই যে, তুমি আমার ও তোমার পাপ নিয়ে ফিরে যাও, ফলে তুমি আগুনের অধিবাসী হও। আর সেটিই হচ্ছে যালিমদের প্রতিদান’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ২৯)

7 ৭
وَ یَمۡنَعُوۡنَ الۡمَاعُوۡنَ
অনুবাদ: এবং ছোট-খাট গৃহসামগ্রী* দানে নিষেধ করে।
(আল-মাঊন আয়াত: ৭)

25 ২৫
فَلَمَّا جَآءَهُمۡ بِالۡحَقِّ مِنۡ عِنۡدِنَا قَالُوا اقۡتُلُوۡۤا اَبۡنَآءَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَعَهٗ وَ اسۡتَحۡیُوۡا نِسَآءَهُمۡ ؕ وَ مَا کَیۡدُ الۡکٰفِرِیۡنَ اِلَّا فِیۡ ضَلٰلٍ
অনুবাদ: অতঃপর যখন মূসা আমার কাছ থেকে সত্য নিয়ে তাদের কাছে উপস্থিত হয়েছিল, তখন তারা বলল, ‘যারা তার সাথে ঈমান এনেছে তোমরা তাদের ছেলে-সন্তানদেরকে হত্যা কর এবং তাদের মেয়ে-সন্তানদেরকে জীবিত রাখ’। আর কাফিরদের ষড়যন্ত্র কেবল ব্যর্থই হবে।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ২৫)

1 ১
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ اِذَا طَلَّقۡتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوۡهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَ اَحۡصُوا الۡعِدَّۃَ ۚ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ رَبَّکُمۡ ۚ لَا تُخۡرِجُوۡهُنَّ مِنۡۢ بُیُوۡتِهِنَّ وَ لَا یَخۡرُجۡنَ اِلَّاۤ اَنۡ یَّاۡتِیۡنَ بِفَاحِشَۃٍ مُّبَیِّنَۃٍ ؕ وَ تِلۡکَ حُدُوۡدُ اللّٰهِ ؕ وَ مَنۡ یَّتَعَدَّ حُدُوۡدَ اللّٰهِ فَقَدۡ ظَلَمَ نَفۡسَهٗ ؕ لَا تَدۡرِیۡ لَعَلَّ اللّٰهَ یُحۡدِثُ بَعۡدَ ذٰلِکَ اَمۡرًا
অনুবাদ: হে নবী, (বল), তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দেবে, তখন তাদের ইদ্দত অনুসারে তাদের তালাক দাও এবং ‘ইদ্দত হিসাব করে রাখবে এবং তোমাদের রব আল্লাহকে ভয় করবে। তোমরা তাদেরকে তোমাদের বাড়ী-ঘর থেকে বের করে দিয়ো না এবং তারাও বের হবে না। যদি না তারা কোন স্পষ্ট অশ্লীলতায় লিপ্ত হয়। আর এগুলো আল্লাহর সীমারেখা। আর যে আল্লাহর (নির্ধারিত) সীমারেখাসমূহ অতিক্রম করে সে অবশ্যই তার নিজের ওপর যুলম করে। তুমি জান না, হয়তো এর পর আল্লাহ, (ফিরে আসার) কোন পথ তৈরী করে দিবেন।
(আত-ত্বলাক্ব আয়াত: ১)

35 ৩৫
فَلَیۡسَ لَهُ الۡیَوۡمَ هٰهُنَا حَمِیۡمٌ
অনুবাদ: অতএব আজ এখানে তার কোন অন্তরঙ্গ বন্ধু থাকবে না।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৩৫)

55 ৫৫
مِنۡ دُوۡنِهٖ فَکِیۡدُوۡنِیۡ جَمِیۡعًا ثُمَّ لَا تُنۡظِرُوۡنِ
অনুবাদ: আল্লাহ ছাড়া। সুতরাং তোমরা সকলে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কর তারপর আমাকে অবকাশ দিও না’।
(হূদ আয়াত: ৫৫)

108 ১০৮
ذٰلِکَ اَدۡنٰۤی اَنۡ یَّاۡتُوۡا بِالشَّهَادَۃِ عَلٰی وَجۡهِهَاۤ اَوۡ یَخَافُوۡۤا اَنۡ تُرَدَّ اَیۡمَانٌۢ بَعۡدَ اَیۡمَانِهِمۡ ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ وَ اسۡمَعُوۡا ؕ وَ اللّٰهُ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الۡفٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: এটি নিকটতম যে, তারা সাক্ষ্য সঠিকভাবে উপস্থাপন করবে অথবা তারা (মিথ্যা সাক্ষ্য প্রদানকারীরা) ভয় করবে যে, তাদের (নিকটাত্মীয়দের) কসমের পর (পূর্বোক্ত) কসম প্রত্যাখ্যান করা হবে। আর আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং শুন! আর আল্লাহ ফাসিক কওমকে হিদায়াত করেন না।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১০৮)

35 ৩৫
یَّوۡمَ یُحۡمٰی عَلَیۡهَا فِیۡ نَارِ جَهَنَّمَ فَتُکۡوٰی بِهَا جِبَاهُهُمۡ وَ جُنُوۡبُهُمۡ وَ ظُهُوۡرُهُمۡ ؕ هٰذَا مَا کَنَزۡتُمۡ لِاَنۡفُسِکُمۡ فَذُوۡقُوۡا مَا کُنۡتُمۡ تَکۡنِزُوۡنَ
অনুবাদ: যেদিন জাহান্নামের আগুনে তা গরম করা হবে, অতঃপর তা দ্বারা তাদের কপালে, পার্শ্বে এবং পিঠে সেঁক দেয়া হবে। (আর বলা হবে) ‘এটা তা-ই যা তোমরা নিজদের জন্য জমা করে রেখেছিলে, সুতরাং তোমরা যা জমা করেছিলে তার স্বাদ উপভোগ কর’।
(আত-তাওবা আয়াত: ৩৫)

32 ৩২
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৩২)

50 ৫০
قَالُوۡا لَا ضَیۡرَ ۫ اِنَّاۤ اِلٰی رَبِّنَا مُنۡقَلِبُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘কোন ক্ষতি নেই তাতে। অবশ্যই আমরা তো আমাদের রবের দিকেই ফিরে যাব।’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৫০)

2 ২
وَّ النّٰشِطٰتِ نَشۡطًا ۙ
অনুবাদ: আর কসম সহজভাবে বন্ধনমুক্তকারীদের।
(আন-নাযিআত আয়াত: ২)

67 ৬৭
ثُمَّ اِنَّ لَهُمۡ عَلَیۡهَا لَشَوۡبًا مِّنۡ حَمِیۡمٍ
অনুবাদ: তদুপরি তাদের জন্য থাকবে ফুটন্ত পানির মিশ্রণ।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৬৭)

17 ১৭
قَالُوۡا یٰۤاَبَانَاۤ اِنَّا ذَهَبۡنَا نَسۡتَبِقُ وَ تَرَکۡنَا یُوۡسُفَ عِنۡدَ مَتَاعِنَا فَاَکَلَهُ الذِّئۡبُ ۚ وَ مَاۤ اَنۡتَ بِمُؤۡمِنٍ لَّنَا وَ لَوۡ کُنَّا صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে আমাদের পিতা, আমরা প্রতিযোগিতা করতে গিয়েছিলাম আর ইউসুফকে রেখে গিয়েছিলাম আমাদের মালপত্রের নিকট, অতঃপর নেকড়ে তাকে খেয়ে ফেলেছে। আর আপনি আমাদেরকে বিশ্বাস করবেন না, যদিও আমরা সত্যবাদী হই’।
(ইউসুফ আয়াত: ১৭)

13 ১৩
فَاِنَّمَا هِیَ زَجۡرَۃٌ وَّاحِدَۃٌ
অনুবাদ: আর ওটা তো কেবল এক বিকট আওয়াজ।
(আন-নাযিআত আয়াত: ১৩)

46 ৪৬
وَ قَوۡمَ نُوۡحٍ مِّنۡ قَبۡلُ ؕ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا قَوۡمًا فٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর ইতঃপূর্বে নূহের কওমকেও (আমি ধ্বংস করে দিয়েছিলাম)। নিশ্চয় তারা ছিল ফাসিক কওম।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৪৬)

90 ৯০
وَ جٰوَزۡنَا بِبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ الۡبَحۡرَ فَاَتۡبَعَهُمۡ فِرۡعَوۡنُ وَ جُنُوۡدُهٗ بَغۡیًا وَّ عَدۡوًا ؕ حَتّٰۤی اِذَاۤ اَدۡرَکَهُ الۡغَرَقُ ۙ قَالَ اٰمَنۡتُ اَنَّهٗ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا الَّذِیۡۤ اٰمَنَتۡ بِهٖ بَنُوۡۤا اِسۡرَآءِیۡلَ وَ اَنَا مِنَ الۡمُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি বনী ইসরাঈলকে সমুদ্র পার করিয়ে নিলাম। আর ফির‘আউন ও তার সৈন্যবাহিনী ঔদ্ধত্য প্রকাশ ও সীমালঙ্ঘনকারী হয়ে তাদের পিছু নিল। অবশেষে যখন সে ডুবে যেতে লাগল, তখন বলল, ‘আমি ঈমান এনেছি যে, সে সত্তা ছাড়া কোন ইলাহ নেই, যার প্রতি বনী ইসরাঈল ঈমান এনেছে। আর আমি মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত’।
(ইউনুস আয়াত: ৯০)

6 ৬
یٰۤاَیُّهَا الۡاِنۡسَانُ مَا غَرَّکَ بِرَبِّکَ الۡکَرِیۡمِ
অনুবাদ: হে মানুষ, কিসে তোমাকে তোমার মহান রব সম্পর্কে ধোঁকা দিয়েছে?
(আল-ইনফিতার আয়াত: ৬)

24 ২৪
فَبَشِّرۡهُمۡ بِعَذَابٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: অতএব তুমি তাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাবের সুসংবাদ দাও।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ২৪)

41 ৪১
عَنِ الۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: অপরাধীদের সম্পর্কে,
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৪১)

30 ৩০
خُذُوۡهُ فَغُلُّوۡهُ
অনুবাদ: (বলা হবে,) ‘তাকে ধর অতঃপর তাকে বেড়ি পরিয়ে দাও।’
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৩০)

43 ৪৩
وَ کَیۡفَ یُحَکِّمُوۡنَکَ وَ عِنۡدَهُمُ التَّوۡرٰىۃُ فِیۡهَا حُکۡمُ اللّٰهِ ثُمَّ یَتَوَلَّوۡنَ مِنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ ؕ وَ مَاۤ اُولٰٓئِکَ بِالۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর কীভাবে তারা তোমাকে ফয়সালাকারী বানায়? অথচ তাদের কাছে রয়েছে তাওরাত, যাতে আছে আল্লাহর বিধান, তা সত্ত্বেও তারা এরপর মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং তারা মুমিনও নয়।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৪৩)

49 ৪৯
فَاِذَا مَسَّ الۡاِنۡسَانَ ضُرٌّ دَعَانَا ۫ ثُمَّ اِذَا خَوَّلۡنٰهُ نِعۡمَۃً مِّنَّا ۙ قَالَ اِنَّمَاۤ اُوۡتِیۡتُهٗ عَلٰی عِلۡمٍ ؕ بَلۡ هِیَ فِتۡنَۃٌ وَّ لٰکِنَّ اَکۡثَرَهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর কোন বিপদাপদ মানুষকে স্পর্শ করলে সে আমাকে ডাকে। তারপর যখন আমি আমার পক্ষ থেকে নি‘আমত দিয়ে তাকে অনুগ্রহ করি তখন সে বলে, ‘জ্ঞানের কারণেই কেবল আমাকে তা দেয়া হয়েছে’। বরং এটা এক পরীক্ষা। কিন্তু তাদের অধিকাংশই তা জানে না।
(আয-যুমার আয়াত: ৪৯)

186 ১৮৬
وَ مَاۤ اَنۡتَ اِلَّا بَشَرٌ مِّثۡلُنَا وَ اِنۡ نَّظُنُّکَ لَمِنَ الۡکٰذِبِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তুমি কেবল আমাদের মত একজন মানুষ। আর আমরা তোমাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদীদের অন্তর্ভুক্ত বলে মনে করি’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৮৬)

3 ৩
فَالتّٰلِیٰتِ ذِکۡرًا
অনুবাদ: আর উপদেশ গ্রন্থ (আসমানী কিতাব) তিলাওয়াতকারীদের;
(আস-সাফফাত আয়াত: ৩)

29 ২৯
فَادۡخُلُوۡۤا اَبۡوَابَ جَهَنَّمَ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ فَلَبِئۡسَ مَثۡوَی الۡمُتَکَبِّرِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তোমরা জাহান্নামের দরজাগুলো দিয়ে প্রবেশ কর, তাতে স্থায়ী হয়ে। অতএব অবশ্যই অহঙ্কারীদের আবাস অতিনিকৃষ্ট।
(আন-নাহাল আয়াত: ২৯)

98 ৯৮
وَ اَعُوۡذُ بِکَ رَبِّ اَنۡ یَّحۡضُرُوۡنِ
অনুবাদ: আর হে আমার রব, আমার কাছে তাদের উপস্থিতি হতে আপনার কাছে পানাহ চাই।’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৯৮)

65 ৬৫
وَ اَنۡجَیۡنَا مُوۡسٰی وَ مَنۡ مَّعَهٗۤ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি মূসা ও তার সাথে যারা ছিল সকলকে উদ্ধার করলাম,
(আশ-শুআরা আয়াত: ৬৫)

12 ১২
وَ الَّذِیۡ خَلَقَ الۡاَزۡوَاجَ کُلَّهَا وَ جَعَلَ لَکُمۡ مِّنَ الۡفُلۡکِ وَ الۡاَنۡعَامِ مَا تَرۡکَبُوۡنَ
অনুবাদ: আর যিনি সব কিছুই জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি তোমাদের জন্য নৌযান ও গৃহপালিত জন্তু সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা আরোহণ কর,
(আয-যুখরুফ আয়াত: ১২)

17 ১৭
وَ سَیُجَنَّبُهَا الۡاَتۡقَی
অনুবাদ: আর তা থেকে দূরে রাখা হবে পরম মুত্তাকীকে।
(আল-লাইল আয়াত: ১৭)

108 ১০৮
قُلۡ یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ قَدۡ جَآءَکُمُ الۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّکُمۡ ۚ فَمَنِ اهۡتَدٰی فَاِنَّمَا یَهۡتَدِیۡ لِنَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ ضَلَّ فَاِنَّمَا یَضِلُّ عَلَیۡهَا ۚ وَ مَاۤ اَنَا عَلَیۡکُمۡ بِوَکِیۡلٍ
অনুবাদ: বল, ‘হে মানুষ’, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট সত্য এসেছে। সুতরাং যে হিদায়াত গ্রহণ করবে, সে নিজের জন্যই হিদায়াত গ্রহণ করবে। আর যে পথভ্রষ্ট হবে, সে নিজের ক্ষতির জন্য পথভ্রষ্ট হবে। আর আমি তোমাদের অভিভাবক নই।
(ইউনুস আয়াত: ১০৮)

81 ৮১
فَلَمَّاۤ اَلۡقَوۡا قَالَ مُوۡسٰی مَا جِئۡتُمۡ بِهِ ۙ السِّحۡرُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ سَیُبۡطِلُهٗ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُصۡلِحُ عَمَلَ الۡمُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তারা (তাদের রশি ও লাঠি) ফেলল, তখন মূসা বলল, ‘তোমরা যা আনলে, তা যাদু। নিশ্চয় আল্লাহ তা বাতিল করে দেবেন। নিশ্চয় আল্লাহ ফাসাদকারীদের আমল পরিশুদ্ধ করেন না’।
(ইউনুস আয়াত: ৮১)

20 ২০
کِتٰبٌ مَّرۡقُوۡمٌ
অনুবাদ: লিখিত কিতাব।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ২০)

91 ৯১
لَیۡسَ عَلَی الضُّعَفَآءِ وَ لَا عَلَی الۡمَرۡضٰی وَ لَا عَلَی الَّذِیۡنَ لَا یَجِدُوۡنَ مَا یُنۡفِقُوۡنَ حَرَجٌ اِذَا نَصَحُوۡا لِلّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ ؕ مَا عَلَی الۡمُحۡسِنِیۡنَ مِنۡ سَبِیۡلٍ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: কোন দোষ নেই দুর্বলদের উপর, অসুস্থদের উপর ও যারা দান করার মত কিছু পায় না তাদের উপর, যদি তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের হিতাকাঙ্ক্ষী হয়। সৎকর্মশীলদের উপর (অভিযোগের) কোন পথ নেই, আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আত-তাওবা আয়াত: ৯১)

13 ১৩
وَ ثَمُوۡدُ وَ قَوۡمُ لُوۡطٍ وَّ اَصۡحٰبُ لۡـَٔیۡکَۃِ ؕ اُولٰٓئِکَ الۡاَحۡزَابُ
অনুবাদ: সামূদ, কওমে লূত ও আইকার অধিবাসীরা। এরাই ছিল (নবীদের বিরুদ্ধাচরণকারী) দলসমূহ ।
(সোয়াদ আয়াত: ১৩)

88 ৮৮
فَنَظَرَ نَظۡرَۃً فِی النُّجُوۡمِ
অনুবাদ: অতঃপর সে তারকারাজির মধ্যে একবার দৃষ্টি দিল।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৮৮)

6 ৬
وَ مَا مِنۡ دَآبَّۃٍ فِی الۡاَرۡضِ اِلَّا عَلَی اللّٰهِ رِزۡقُهَا وَ یَعۡلَمُ مُسۡتَقَرَّهَا وَ مُسۡتَوۡدَعَهَا ؕ کُلٌّ فِیۡ کِتٰبٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর যমীনে বিচরণকারী প্রতিটি প্রাণীর রিয্কের দায়িত্ব আল্লাহরই এবং তিনি জানেন তাদের আবাসস্থল ও সমাধিস্থল* । সব কিছু আছে স্পষ্ট কিতাবে**।
(হূদ আয়াত: ৬)

1 ১
سَبِّحِ اسۡمَ رَبِّکَ الۡاَعۡلَی ۙ
অনুবাদ: তুমি তোমার সুমহান রবের নামের তাসবীহ পাঠ কর,
(আল-আলা আয়াত: ১)

79 ৭৯
فَتَوَلّٰی عَنۡهُمۡ وَ قَالَ یٰقَوۡمِ لَقَدۡ اَبۡلَغۡتُکُمۡ رِسَالَۃَ رَبِّیۡ وَ نَصَحۡتُ لَکُمۡ وَ لٰکِنۡ لَّا تُحِبُّوۡنَ النّٰصِحِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর সে তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিল এবং বলল, ‘হে আমার কওম, আমি তো তোমাদের নিকট আমার রবের রিসালাত পৌঁছে দিয়েছি এবং তোমাদের জন্য কল্যাণ কামনা করেছি; কিন্তু তোমরা কল্যাণকামীদেরকে পছন্দ কর না’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৭৯)

260 ২৬০
وَ اِذۡ قَالَ اِبۡرٰهٖمُ رَبِّ اَرِنِیۡ کَیۡفَ تُحۡیِ الۡمَوۡتٰی ؕ قَالَ اَوَ لَمۡ تُؤۡمِنۡ ؕ قَالَ بَلٰی وَ لٰکِنۡ لِّیَطۡمَئِنَّ قَلۡبِیۡ ؕ قَالَ فَخُذۡ اَرۡبَعَۃً مِّنَ الطَّیۡرِ فَصُرۡهُنَّ اِلَیۡکَ ثُمَّ اجۡعَلۡ عَلٰی کُلِّ جَبَلٍ مِّنۡهُنَّ جُزۡءًا ثُمَّ ادۡعُهُنَّ یَاۡتِیۡنَکَ سَعۡیًا ؕ وَ اعۡلَمۡ اَنَّ اللّٰهَ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যখন ইবরাহীম বলল ‘হে, আমার রব, আমাকে দেখান, কিভাবে আপনি মৃতদেরকে জীবিত করেন। তিনি বললেন, তুমি কি বিশ্বাস করনি’? সে বলল, ‘অবশ্যই হ্যাঁ, কিন্তু আমার অন্তর যাতে প্রশান্ত হয়’। তিনি বললেন, ‘তাহলে তুমি চারটি পাখি নাও। তারপর সেগুলোকে তোমার প্রতি পোষ মানাও। অতঃপর প্রতিটি পাহাড়ে সেগুলোর টুকরো অংশ রেখে আস। তারপর সেগুলোকে ডাক, সেগুলো দৌড়ে আসবে তোমার নিকট। আর জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়’।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৬০)

58 ৫৮
وَ اِذۡ قُلۡنَا ادۡخُلُوۡا هٰذِهِ الۡقَرۡیَۃَ فَکُلُوۡا مِنۡهَا حَیۡثُ شِئۡتُمۡ رَغَدًا وَّ ادۡخُلُوا الۡبَابَ سُجَّدًا وَّ قُوۡلُوۡا حِطَّۃٌ نَّغۡفِرۡ لَکُمۡ خَطٰیٰکُمۡ ؕ وَ سَنَزِیۡدُ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি বললাম, ‘তোমরা প্রবেশ কর এই জনপদে। আর তা থেকে আহার কর তোমাদের ইচ্ছানুযায়ী, স্বাচ্ছন্দ্যে এবং দরজায় প্রবেশ কর মাথা নীচু করে। আর বল ‘ক্ষমা’। তাহলে আমি তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দেব এবং নিশ্চয় আমি সৎকর্মশীলদেরকে বাড়িয়ে দেব’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৫৮)

29 ২৯
وَ یَقُوۡلُوۡنَ مَتٰی هٰذَا الۡوَعۡدُ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘তোমরা যদি সত্যবাদী হও তবে বল, এ ওয়াদা কখন বাস্তবায়িত হবে’?
(সাবা আয়াত: ২৯)

83 ৮৩
وَ اِذۡ اَخَذۡنَا مِیۡثَاقَ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ لَا تَعۡبُدُوۡنَ اِلَّا اللّٰهَ ۟ وَ بِالۡوَالِدَیۡنِ اِحۡسَانًا وَّ ذِی ‌الۡقُرۡبٰی وَ الۡیَتٰمٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنِ وَ قُوۡلُوۡا لِلنَّاسِ حُسۡنًا وَّ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ ؕ ثُمَّ تَوَلَّیۡتُمۡ اِلَّا قَلِیۡلًا مِّنۡکُمۡ وَ اَنۡتُمۡ مُّعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি বনী ইসরাঈলের অঙ্গীকার গ্রহণ করলাম যে, তোমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদাত করবে না এবং সদাচার করবে পিতা-মাতা, আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতীম ও মিসকীনদের সাথে। আর মানুষকে উত্তম কথা বল, সালাত কায়েম কর এবং যাকাত প্রদান কর। অতঃপর তোমাদের মধ্য থেকে স্বল্প সংখ্যক ছাড়া তোমরা সকলে উপেক্ষা করে মুখ ফিরিয়ে নিলে
(আল-বাকারা আয়াত: ৮৩)

20 ২০
مَنۡ کَانَ یُرِیۡدُ حَرۡثَ الۡاٰخِرَۃِ نَزِدۡ لَهٗ فِیۡ حَرۡثِهٖ ۚ وَ مَنۡ کَانَ یُرِیۡدُ حَرۡثَ الدُّنۡیَا نُؤۡتِهٖ مِنۡهَا وَ مَا لَهٗ فِی الۡاٰخِرَۃِ مِنۡ نَّصِیۡبٍ
অনুবাদ: যে আখিরাতের ফসল কামনা করে, আমি তার জন্য তার ফসলে প্রবৃদ্ধি দান করি, আর যে দুনিয়ার ফসল কামনা করে আমি তাকে তা থেকে কিছু দেই এবং আখিরাতে তার জন্য কোন অংশই থাকবে না।
(আশ-শূরা আয়াত: ২০)

18 ১৮
وَّ اَنَّ الۡمَسٰجِدَ لِلّٰهِ فَلَا تَدۡعُوۡا مَعَ اللّٰهِ اَحَدًا
অনুবাদ: আর নিশ্চয় মসজিদগুলো আল্লাহরই জন্য। কাজেই তোমরা আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে ডেকো না।
(আল-জ্বিন আয়াত: ১৮)

56 ৫৬
اِنَّ اللّٰهَ وَ مَلٰٓئِکَتَهٗ یُصَلُّوۡنَ عَلَی النَّبِیِّ ؕ یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا صَلُّوۡا عَلَیۡهِ وَ سَلِّمُوۡا تَسۡلِیۡمًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ (ঊর্ধ্ব জগতে ফেরেশতাদের মধ্যে) নবীর প্রশংসা করেন এবং তাঁর ফেরেশতাগণ নবীর জন্য দো‘আ করে*। হে মুমিনগণ, তোমরাও নবীর উপর দরূদ পাঠ কর এবং তাকে যথাযথভাবে সালাম জানাও।
(আল-আহযাব আয়াত: ৫৬)

24 ২৪
جَزَآءًۢ بِمَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা যে আমল করত তার প্রতিদানস্বরূপ।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ২৪)

41 ৪১
وَ لَقَدۡ جَآءَ اٰلَ فِرۡعَوۡنَ النُّذُرُ
অনুবাদ: ফির‘আউন গোষ্ঠীর কাছেও তো সাবধানবাণী এসেছিল।
(আল-কামার আয়াত: ৪১)

38 ৩৮
وَ اَقۡسَمُوۡا بِاللّٰهِ جَهۡدَ اَیۡمَانِهِمۡ ۙ لَا یَبۡعَثُ اللّٰهُ مَنۡ یَّمُوۡتُ ؕ بَلٰی وَعۡدًا عَلَیۡهِ حَقًّا وَّ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহর নামে কঠিন শপথ করেছেন যে, যে ব্যক্তি মারা যায়. আল্লাহ তাকে পুনরুজ্জীবিত করবেন না। হ্যাঁ, তার নিজের উপরে করা ওয়াদা তিনি সত্যে রূপ দেবেন; কিন্তু অধিকাংশ মানুষই জানে না।
(আন-নাহাল আয়াত: ৩৮)

3 ৩
وَ قَالَ الۡاِنۡسَانُ مَا لَهَا
অনুবাদ: আর মানুষ বলবে, ‘এর কী হল?’
(আয-যিলযাল আয়াত: ৩)

17 ১৭
وَ اٰتَیۡنٰهُمۡ بَیِّنٰتٍ مِّنَ الۡاَمۡرِ ۚ فَمَا اخۡتَلَفُوۡۤا اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَهُمُ الۡعِلۡمُ ۙ بَغۡیًۢا بَیۡنَهُمۡ ؕ اِنَّ رَبَّکَ یَقۡضِیۡ بَیۡنَهُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ فِیۡمَا کَانُوۡا فِیۡهِ یَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে দীনের যাবতীয় বিষয়ে সুস্পষ্ট প্রমাণাদি দিয়েছিলাম। তাদের কাছে জ্ঞান আসার পরও কেবল পারস্পরিক হিংসা-বিদ্বেষবশত তারা মতবিরোধ করেছিল। তারা যে সব বিষয়ে মতবিরোধ করত তোমার রব কিয়ামতের দিনে সে সব বিষয়ে মীমাংসা করে দেবেন।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ১৭)

10 ১০
الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمُ الۡاَرۡضَ مَهۡدًا وَّ جَعَلَ لَکُمۡ فِیۡهَا سُبُلًا لَّعَلَّکُمۡ تَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: যিনি যমীনকে তোমাদের জন্য শয্যা বানিয়েছেন এবং তাতে তোমাদের জন্য বানিয়েছেন চলার পথ, যাতে তোমরা সঠিক পথ পেতে পার।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ১০)

47 ৪৭
وَ اِنَّ لِلَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا عَذَابًا دُوۡنَ ذٰلِکَ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় যারা যুলম করবে তাদের জন্য থাকবে এছাড়া আরো আযাব; কিন্তু তাদের বেশীরভাগই জানে না।
(আত-তূর আয়াত: ৪৭)

162 ১৬২
خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ۚ لَا یُخَفَّفُ عَنۡهُمُ الۡعَذَابُ وَ لَا هُمۡ یُنۡظَرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা সেখানে স্থায়ী হবে। তাদের থেকে আযাব হালকা করা হবে না এবং তাদেরকে অবকাশও দেয়া হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৬২)

29 ২৯
لِّئَلَّا یَعۡلَمَ اَهۡلُ الۡکِتٰبِ اَلَّا یَقۡدِرُوۡنَ عَلٰی شَیۡءٍ مِّنۡ فَضۡلِ اللّٰهِ وَ اَنَّ الۡفَضۡلَ بِیَدِ اللّٰهِ یُؤۡتِیۡهِ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ ذُو الۡفَضۡلِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: (তা এজন্য যে,) আহলে কিতাবগণ যেন জেনে নিতে পারে, আল্লাহর অনুগ্রহের কোন বস্তুতেই তারা ক্ষমতা রাখে না। আর নিশ্চয় অনুগ্রহ আল্লাহর হাতেই, যাকে ইচ্ছা তিনি তা দেন। আর আল্লাহ মহাঅনুগ্রহের অধিকারী।
(আল-হাদীদ আয়াত: ২৯)

46 ৪৬
وَ مَا کَانَ لَهُمۡ مِّنۡ اَوۡلِیَآءَ یَنۡصُرُوۡنَهُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ؕ وَ مَنۡ یُّضۡلِلِ اللّٰهُ فَمَا لَهٗ مِنۡ سَبِیۡلٍ
অনুবাদ: আর আল্লাহ ছাড়া তাদেরকে সাহায্য করার জন্য তাদের কোন অভিভাবক থাকবে না। আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তার কোন পথ নেই।
(আশ-শূরা আয়াত: ৪৬)

13 ১৩
وَ اِذَاۤ اُلۡقُوۡا مِنۡهَا مَکَانًا ضَیِّقًا مُّقَرَّنِیۡنَ دَعَوۡا هُنَالِکَ ثُبُوۡرًا
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে গলায় হাত পেঁচিয়ে জাহান্নামের সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে, সেখানে তারা নিজদের ধ্বংস আহবান করবে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ১৩)

91 ৯১
وَ الَّتِیۡۤ اَحۡصَنَتۡ فَرۡجَهَا فَنَفَخۡنَا فِیۡهَا مِنۡ رُّوۡحِنَا وَ جَعَلۡنٰهَا وَ ابۡنَهَاۤ اٰیَۃً لِّلۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর সে নারীর কথা, যে নিজ সতীত্ব রক্ষা করেছিল। অতঃপর আমি তার মধ্যে আমার ‘রূহ’ ফুঁকে দিয়েছিলাম এবং তাকে ও তার পুত্রকে বিশ্ববাসীর জন্য করেছিলাম এক নিদর্শন ।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৯১)

77 ৭৭
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ قِیۡلَ لَهُمۡ کُفُّوۡۤا اَیۡدِیَکُمۡ وَ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ ۚ فَلَمَّا کُتِبَ عَلَیۡهِمُ الۡقِتَالُ اِذَا فَرِیۡقٌ مِّنۡهُمۡ یَخۡشَوۡنَ النَّاسَ کَخَشۡیَۃِ اللّٰهِ اَوۡ اَشَدَّ خَشۡیَۃً ۚ وَ قَالُوۡا رَبَّنَا لِمَ کَتَبۡتَ عَلَیۡنَا الۡقِتَالَ ۚ لَوۡ لَاۤ اَخَّرۡتَنَاۤ اِلٰۤی اَجَلٍ قَرِیۡبٍ ؕ قُلۡ مَتَاعُ الدُّنۡیَا قَلِیۡلٌ ۚ وَ الۡاٰخِرَۃُ خَیۡرٌ لِّمَنِ اتَّقٰی ۟ وَ لَا تُظۡلَمُوۡنَ فَتِیۡلًا
অনুবাদ: তুমি কি তাদেরকে দেখনি যাদেরকে বলা হয়েছিল, তোমরা তোমাদের হাত গুটিয়ে নাও এবং সালাত কায়েম কর ও যাকাত প্রদান কর? অতঃপর তাদের উপর যখন লড়াই ফরয করা হল, তখন তাদের একদল মানুষকে ভয় করতে লাগল আল্লাহকে ভয় করার অনুরূপ অথবা তার চেয়ে কঠিন ভয়। আর বলল, ‘হে আমাদের রব, আপনি আমাদের উপর লড়াই ফরয করলেন কেন? আমাদেরকে কেন আরো কিছুকালের অবকাশ দিলেন না’? বল, ‘দুনিয়ার সুখ সামান্য। আর যে তাকওয়া অবলম্বন করে তার জন্য আখিরাত উত্তম। আর তোমাদের প্রতি সূতা পরিমাণ যুলমও করা হবে না’।
(আন-নিসা আয়াত: ৭৭)

13 ১৩
اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِ اٰیٰتُنَا قَالَ اَسَاطِیۡرُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: যখন তার কাছে আমার আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হয় তখন সে বলে, ‘পূর্ববর্তীদের রূপকথা।’
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ১৩)

39 ৩৯
وَّ قِیۡلَ لِلنَّاسِ هَلۡ اَنۡتُمۡ مُّجۡتَمِعُوۡنَ
অনুবাদ: আর লোকদের বলা হল, ‘তোমরা কি সমবেত হবে?’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৩৯)

28 ২৮
قَالَ رَبُّ الۡمَشۡرِقِ وَ الۡمَغۡرِبِ وَ مَا بَیۡنَهُمَا ؕ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘তিনি পূর্ব ও পশ্চিম এবং এতদোভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছুর রব, যদি তোমরা বুঝে থাক’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২৮)

58 ৫৮
اِنَّ اللّٰهَ یَاۡمُرُکُمۡ اَنۡ تُؤَدُّوا الۡاَمٰنٰتِ اِلٰۤی اَهۡلِهَا ۙ وَ اِذَا حَکَمۡتُمۡ بَیۡنَ النَّاسِ اَنۡ تَحۡکُمُوۡا بِالۡعَدۡلِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ نِعِمَّا یَعِظُکُمۡ بِهٖ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ سَمِیۡعًۢا بَصِیۡرًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে আদেশ দিচ্ছেন আমানতসমূহ তার হকদারদের কাছে পৌঁছে দিতে। আর যখন মানুষের মধ্যে ফয়সালা করবে তখন ন্যায়ভিত্তিক ফয়সালা করবে। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে কতইনা সুন্দর উপদেশ দিচ্ছেন। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
(আন-নিসা আয়াত: ৫৮)

33 ৩৩
قُلۡ اِنَّمَا حَرَّمَ رَبِّیَ الۡفَوَاحِشَ مَا ظَهَرَ مِنۡهَا وَ مَا بَطَنَ وَ الۡاِثۡمَ وَ الۡبَغۡیَ بِغَیۡرِ الۡحَقِّ وَ اَنۡ تُشۡرِکُوۡا بِاللّٰهِ مَا لَمۡ یُنَزِّلۡ بِهٖ سُلۡطٰنًا وَّ اَنۡ تَقُوۡلُوۡا عَلَی اللّٰهِ مَا لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: বল,‘আমার রব তো হারাম করেছেন অশ্লীল কাজ- যা প্রকাশ পায় এবং যা গোপন থাকে, আর পাপ ও অন্যায়ভাবে সীমালঙ্ঘন এবং আল্লাহর সাথে তোমাদের শরীক করা, যে ব্যাপারে আল্লাহ কোন প্রমাণ অবতীর্ণ করেননি এবং আল্লাহর উপরে এমন কিছু বলা যা তোমরা জান না’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৩৩)

16 ১৬
وَ اِذَاۤ اَرَدۡنَاۤ اَنۡ نُّهۡلِکَ قَرۡیَۃً اَمَرۡنَا مُتۡرَفِیۡهَا فَفَسَقُوۡا فِیۡهَا فَحَقَّ عَلَیۡهَا الۡقَوۡلُ فَدَمَّرۡنٰهَا تَدۡمِیۡرًا
অনুবাদ: আর যখন আমি কোন জনপদ ধ্বংস করার ইচ্ছা করি, তখন তার সম্পদশালীদেরকে (সৎকাজের) আদেশ করি। অতঃপর তারা তাতে সীমালঙ্ঘন করে। তখন তাদের উপর নির্দেশটি সাব্যস্ত হয়ে যায় এবং আমি তা সম্পূর্ণরূপে বিধ্বস্ত করি।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১৬)

58 ৫৮
وَّ اٰخَرُ مِنۡ شَکۡلِهٖۤ اَزۡوَاجٌ
অনুবাদ: আরও রয়েছে এ জাতীয় বহুরকম আযাব।
(সোয়াদ আয়াত: ৫৮)

40 ৪০
بَلۡ تَاۡتِیۡهِمۡ بَغۡتَۃً فَتَبۡهَتُهُمۡ فَلَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ رَدَّهَا وَ لَا هُمۡ یُنۡظَرُوۡنَ
অনুবাদ: বরং অকস্মাৎ তাদের উপর তা এসে পড়বে। অতঃপর তাদেরকে হতবাক করে দেবে। ফলে তারা তা ফিরাতে সক্ষম হবে না এবং তাদেরকে অবকাশও দেয়া হবে না।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৪০)

25 ২৫
وَ مِنۡ اٰیٰتِهٖۤ اَنۡ تَقُوۡمَ السَّمَآءُ وَ الۡاَرۡضُ بِاَمۡرِهٖ ؕ ثُمَّ اِذَا دَعَاکُمۡ دَعۡوَۃً ٭ۖ مِّنَ الۡاَرۡضِ ٭ۖ اِذَاۤ اَنۡتُمۡ تَخۡرُجُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে, তাঁরই নির্দেশে আসমান ও যমীন স্থিতিশীল থাকে। তারপর তিনি যখন তোমাদেরকে যমীন থেকে বের হয়ে আসার জন্য একবার আহবান করবেন তখনই তোমরা বের হয়ে আসবে।
(আর-রুম আয়াত: ২৫)

85 ৮৫
وَ مَنۡ یَّبۡتَغِ غَیۡرَ الۡاِسۡلَامِ دِیۡنًا فَلَنۡ یُّقۡبَلَ مِنۡهُ ۚ وَ هُوَ فِی الۡاٰخِرَۃِ مِنَ الۡخٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দীন চায় তবে তার কাছ থেকে তা কখনো গ্রহণ করা হবে না এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৮৫)

33 ৩৩
لَکُمۡ فِیۡهَا مَنَافِعُ اِلٰۤی اَجَلٍ مُّسَمًّی ثُمَّ مَحِلُّهَاۤ اِلَی الۡبَیۡتِ الۡعَتِیۡقِ
অনুবাদ: এসব চতুষ্পদ জন্তুতে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তোমাদের জন্য কল্যাণ রয়েছে, তারপর এগুলোর কুরবানীর স্থান হবে প্রাচীন ঘরের নিকট।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৩৩)

49 ৪৯
قُلۡ جَآءَ الۡحَقُّ وَ مَا یُبۡدِئُ الۡبَاطِلُ وَ مَا یُعِیۡدُ
অনুবাদ: বল, ‘সত্য এসেছে এবং বাতিল কিছু সৃষ্টি করতে পারে না, আর কিছু পুনরাবৃত্তিও করতে পারে না।’
(সাবা আয়াত: ৪৯)

13 ১৩
اِنَّهٗ هُوَ یُبۡدِئُ وَ یُعِیۡدُ
অনুবাদ: নিশ্চয় তিনি সৃষ্টির সূচনা করেন এবং তিনিই পুনরায় সৃষ্টি করবেন।
(আল-বুরুজ আয়াত: ১৩)

125 ১২৫
قَالَ رَبِّ لِمَ حَشَرۡتَنِیۡۤ اَعۡمٰی وَ قَدۡ کُنۡتُ بَصِیۡرًا
অনুবাদ: সে বলবে, ‘হে আমার রব, কেন আপনি আমাকে অন্ধ অবস্থায় উঠালেন? অথচ আমি তো ছিলাম দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন’?
(ত্ব-হা আয়াত: ১২৫)

178 ১৭৮
اِنِّیۡ لَکُمۡ رَسُوۡلٌ اَمِیۡنٌ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের জন্য এক বিশ্বস্ত রাসূল’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৭৮)

40 ৪০
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের দুর্ভোগ!
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৪০)

38 ৩৮
وَ اتَّبَعۡتُ مِلَّۃَ اٰبَآءِیۡۤ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ ؕ مَا کَانَ لَنَاۤ اَنۡ نُّشۡرِکَ بِاللّٰهِ مِنۡ شَیۡءٍ ؕ ذٰلِکَ مِنۡ فَضۡلِ اللّٰهِ عَلَیۡنَا وَ عَلَی النَّاسِ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমি অনুসরণ করেছি আমার পিতৃপুরুষ ইবরাহীম, ইসহাক ও ইয়াকূবের ধর্ম। আল্লাহর সাথে কোন কিছুকে শরীক করা আমাদের জন্য সঙ্গত নয়। এটি আমাদের ও সকল মানুষের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না’।
(ইউসুফ আয়াত: ৩৮)

13 ১৩
وَّ جَعَلۡنَا سِرَاجًا وَّهَّاجًا
অনুবাদ: আর আমি সৃষ্টি করেছি উজ্জ্বল একটি প্রদীপ।
(আন-নাবা আয়াত: ১৩)

85 ৮৫
وَ یٰقَوۡمِ اَوۡفُوا الۡمِکۡیَالَ وَ الۡمِیۡزَانَ بِالۡقِسۡطِ وَ لَا تَبۡخَسُوا النَّاسَ اَشۡیَآءَهُمۡ وَ لَا تَعۡثَوۡا فِی الۡاَرۡضِ مُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর হে আমার কওম, মাপ ও ওযন পূর্ণ কর ইনসাফের সাথে এবং মানুষকে তাদের পণ্য কম দিও না; আর যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করে বেড়িও না,
(হূদ আয়াত: ৮৫)

57 ৫৭
وَ مَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنۡ ذُکِّرَ بِاٰیٰتِ رَبِّهٖ فَاَعۡرَضَ عَنۡهَا وَ نَسِیَ مَا قَدَّمَتۡ یَدٰهُ ؕ اِنَّا جَعَلۡنَا عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ اَکِنَّۃً اَنۡ یَّفۡقَهُوۡهُ وَ فِیۡۤ اٰذَانِهِمۡ وَقۡرًا ؕ وَ اِنۡ تَدۡعُهُمۡ اِلَی الۡهُدٰی فَلَنۡ یَّهۡتَدُوۡۤا اِذًا اَبَدًا
অনুবাদ: আর তার চেয়ে অধিক যালিম আর কে হতে পারে, যাকে তার রবের আয়াতসমূহ স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়েছে, অতঃপর সে তা থেকে বিমুখ হয়েছে এবং সে ভুলে গেছে যা তার দু-হাত পেশ করেছে? নিশ্চয় আমি তাদের অন্তরসমূহের উপর পর্দা দিয়ে দিয়েছি, যাতে তারা তা (কুরআন) বুঝতে না পারে। আর তাদের কর্ণসমূহে রয়েছে বধিরতা এবং তুমি তাদেরকে হিদায়াতের প্রতি আহবান করলেও তারা কখনো হিদায়াতপ্রাপ্ত হবে না।
(আল-কাহফ আয়াত: ৫৭)

266 ২৬৬
اَیَوَدُّ اَحَدُکُمۡ اَنۡ تَکُوۡنَ لَهٗ جَنَّۃٌ مِّنۡ نَّخِیۡلٍ وَّ اَعۡنَابٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ ۙ لَهٗ فِیۡهَا مِنۡ کُلِّ الثَّمَرٰتِ ۙ وَ اَصَابَهُ الۡکِبَرُ وَ لَهٗ ذُرِّیَّۃٌ ضُعَفَآءُ ۪ۖ فَاَصَابَهَاۤ اِعۡصَارٌ فِیۡهِ نَارٌ فَاحۡتَرَقَتۡ ؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمُ الۡاٰیٰتِ لَعَلَّکُمۡ تَتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের কেউ কি কামনা করে, তার জন্য আঙ্গুর ও খেজুরের এমন একটি বাগান থাকবে, যার তলদেশ দিয়ে প্রবাহিত হবে নদ-নদী, সেখানে তার জন্য থাকবে সব ধরনের ফল-ফলাদি, আর বার্ধক্য তাকে আক্রান্ত করবে এবং তার জন্য থাকবে দুর্বল সন্তান-সন্ততি। অতঃপর বাগানটিতে আঘাত হানল ঘূর্ণিঝড়, যাতে রয়েছে আগুন, ফলে সেটি জ্বলে গেল? এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ বিশদভাবে বর্ণনা করেন, যাতে তোমরা চিন্তা কর।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৬৬)

31 ৩১
اِذۡ عُرِضَ عَلَیۡهِ بِالۡعَشِیِّ الصّٰفِنٰتُ الۡجِیَادُ
অনুবাদ: যখন তার সামনে সন্ধ্যাবেলায় পেশ করা হল দ্রুতগামী উৎকৃষ্ট ঘোড়াসমূহ।
(সোয়াদ আয়াত: ৩১)

67 ৬৭
قَالَ یٰقَوۡمِ لَیۡسَ بِیۡ سَفَاهَۃٌ وَّ لٰکِنِّیۡ رَسُوۡلٌ مِّنۡ رَّبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার কওম, আমার মধ্যে কোন নির্বুদ্ধিতা নেই; কিন্তু আমি সকল সৃষ্টির রবের পক্ষ থেকে রাসূল’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৬৭)

43 ৪৩
فَلَوۡلَاۤ اِذۡ جَآءَهُمۡ بَاۡسُنَا تَضَرَّعُوۡا وَ لٰکِنۡ قَسَتۡ قُلُوۡبُهُمۡ وَ زَیَّنَ لَهُمُ الشَّیۡطٰنُ مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তারা কেন বিনীত হয়নি, যখন আমার আযাব তাদের কাছে আসল? কিন্তু তাদের হৃদয় নিষ্ঠুর হয়ে গিয়েছে। আর তারা যা করত, শয়তান তাদের জন্য তা শোভিত করেছে।
(আল-আনআম আয়াত: ৪৩)

37 ৩৭
اَهُمۡ خَیۡرٌ اَمۡ قَوۡمُ تُبَّعٍ ۙ وَّ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ؕ اَهۡلَکۡنٰهُمۡ ۫ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا مُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: তারা কি শ্রেষ্ঠ না তুব্বা সম্প্রদায় এবং তাদের পূর্বে যারা ছিল তারা? আমি তাদেরকে ধ্বংস করেছিলাম। নিশ্চয় তারা ছিল অপরাধী।
(আদ-দুখান আয়াত: ৩৭)

31 ৩১
وَّ جَعَلَنِیۡ مُبٰرَکًا اَیۡنَ مَا کُنۡتُ ۪ وَ اَوۡصٰنِیۡ بِالصَّلٰوۃِ وَ الزَّکٰوۃِ مَا دُمۡتُ حَیًّا
অনুবাদ: ‘আর যেখানেই আমি থাকি না কেন তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন এবং যতদিন আমি জীবিত থাকি তিনি আমাকে সালাত ও যাকাত আদায় করতে আদেশ করেছেন’।
(মারইয়াম আয়াত: ৩১)

18 ১৮
کَذَّبَتۡ عَادٌ فَکَیۡفَ کَانَ عَذَابِیۡ وَ نُذُرِ
অনুবাদ: ‘আদ জাতি অস্বীকার করেছিল, অতএব আমার আযাব ও ভয় প্রদর্শন কিরূপ হয়েছিল?
(আল-কামার আয়াত: ১৮)

5 ৫
فِیۡ جِیۡدِهَا حَبۡلٌ مِّنۡ مَّسَدٍ
অনুবাদ: তার গলায় পাকানো দড়ি।
(লাহাব আয়াত: ৫)

1 ১
لَاۤ اُقۡسِمُ بِهٰذَا الۡبَلَدِ
অনুবাদ: আমি কসম করছি এই নগরীর।
(আল-বালাদ আয়াত: ১)

57 ৫৭
لَهُمۡ فِیۡهَا فَاکِهَۃٌ وَّ لَهُمۡ مَّا یَدَّعُوۡنَ
অনুবাদ: সেখানে তাদের জন্য থাকবে ফল-ফলাদি এবং থাকবে তারা যা চাইবে তাও।
(ইয়াসীন আয়াত: ৫৭)

14 ১৪
مَّرۡفُوۡعَۃٍ مُّطَهَّرَۃٍۭ
অনুবাদ: সমুন্নত, পবিত্র,
(আবাসা আয়াত: ১৪)

32 ৩২
فَاَغۡوَیۡنٰکُمۡ اِنَّا کُنَّا غٰوِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমরা তোমাদেরকে বিভ্রান্ত করেছি, কারণ আমরা নিজেরাই ছিলাম বিভ্রান্ত’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৩২)

113 ১১৩
وَ لَوۡ لَا فَضۡلُ اللّٰهِ عَلَیۡکَ وَ رَحۡمَتُهٗ لَهَمَّتۡ طَّآئِفَۃٌ مِّنۡهُمۡ اَنۡ یُّضِلُّوۡکَ ؕ وَ مَا یُضِلُّوۡنَ اِلَّاۤ اَنۡفُسَهُمۡ وَ مَا یَضُرُّوۡنَکَ مِنۡ شَیۡءٍ ؕ وَ اَنۡزَلَ اللّٰهُ عَلَیۡکَ الۡکِتٰبَ وَ الۡحِکۡمَۃَ وَ عَلَّمَکَ مَا لَمۡ تَکُنۡ تَعۡلَمُ ؕ وَ کَانَ فَضۡلُ اللّٰهِ عَلَیۡکَ عَظِیۡمًا
অনুবাদ: আর তোমার উপর যদি আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়া না হত তবে তাদের মধ্য থেকে একদল তোমাকে পথভ্রষ্ট করার সংকল্প করেই ফেলেছিল! আর তারা নিজদের ছাড়া কাউকে পথভ্রষ্ট করে না এবং তারা তোমার কোনই ক্ষতি করতে পারে না। আর আল্লাহ তোমার প্রতি নাযিল করেছেন কিতাব ও হিকমাত এবং তোমাকে শিক্ষা দিয়েছেন যা তুমি জানতে না। আর তোমার উপর আল্লাহর অনুগ্রহ রয়েছে মহান।
(আন-নিসা আয়াত: ১১৩)

24 ২৪
وَّ الۡمُحۡصَنٰتُ مِنَ النِّسَآءِ اِلَّا مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُکُمۡ ۚ کِتٰبَ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ ۚ وَ اُحِلَّ لَکُمۡ مَّا وَرَآءَ ذٰلِکُمۡ اَنۡ تَبۡتَغُوۡا بِاَمۡوَالِکُمۡ مُّحۡصِنِیۡنَ غَیۡرَ مُسٰفِحِیۡنَ ؕ فَمَا اسۡتَمۡتَعۡتُمۡ بِهٖ مِنۡهُنَّ فَاٰتُوۡهُنَّ اُجُوۡرَهُنَّ فَرِیۡضَۃً ؕ وَ لَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ فِیۡمَا تَرٰضَیۡتُمۡ بِهٖ مِنۡۢ بَعۡدِ الۡفَرِیۡضَۃِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلِیۡمًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: আর (হারাম করা হয়েছে) নারীদের মধ্য থেকে সধবাদেরকে। তবে তোমাদের ডান হাত যাদের মালিক হয়েছে (দাসীগণ) তারা ছাড়া। এটি তোমাদের উপর আল্লাহর বিধান এবং এরা ছাড়া সকল নারীকে তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে যে, তোমরা তোমাদের অর্থের বিনিময়ে তাদেরকে চাইবে বিবাহ করে, অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হয়ে নয়। সুতরাং তাদের মধ্যে তোমরা যাদেরকে ভোগ করেছ তাদেরকে তাদের নির্ধারিত মোহর দিয়ে দাও। আর নির্ধারণের পর যে ব্যাপারে তোমরা পরস্পর সম্মত হবে তাতে তোমাদের উপর কোন অপরাধ নেই। নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নিসা আয়াত: ২৪)

115 ১১৫
وَ تَمَّتۡ کَلِمَتُ رَبِّکَ صِدۡقًا وَّ عَدۡلًا ؕ لَا مُبَدِّلَ لِکَلِمٰتِهٖ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: আর তোমার রবের বাণী সত্য ও ন্যায়পরায়ণতার দিক থেকে পরিপূর্ণ হয়েছে। তাঁর বাণীসমূহের কোন পরিবর্তনকারী নেই। আর তিনিই সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।
(আল-আনআম আয়াত: ১১৫)

47 ৪৭
فَلَا تَحۡسَبَنَّ اللّٰهَ مُخۡلِفَ وَعۡدِهٖ رُسُلَهٗ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَزِیۡزٌ ذُو انۡتِقَامٍ
অনুবাদ: সুতরাং তুমি কখনো আল্লা¬হকে তাঁর রাসূলদের দেয়া প্রতিশ্রুতি ভঙ্গকারী মনে করো না। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রতিশোধ গ্রহণকারী।
(ইবরাহীম আয়াত: ৪৭)

175 ১৭৫
وَ اِنَّ رَبَّکَ لَهُوَ الۡعَزِیۡزُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রব, তিনি তো মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৭৫)

219 ২১৯
وَ تَقَلُّبَکَ فِی السّٰجِدِیۡنَ
অনুবাদ: ‘এবং সিজদাকারীদের মধ্যে তোমার উঠাবসা’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২১৯)

16 ১৬
وَّ جَنّٰتٍ اَلۡفَافًا
অনুবাদ: আর ঘন উদ্যানসমূহ।
(আন-নাবা আয়াত: ১৬)

120 ১২০
لِلّٰهِ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا فِیۡهِنَّ ؕ وَ هُوَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীন এবং তাদের মধ্যে যা কিছু আছে তার রাজত্ব আল্লাহরই এবং তিনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১২০)

46 ৪৬
فَاُلۡقِیَ السَّحَرَۃُ سٰجِدِیۡنَ
অনুবাদ: ফলে যাদুকররা সিজদাবনত হয়ে পড়ল।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৪৬)

32 ৩২
اِنَّهَا تَرۡمِیۡ بِشَرَرٍ کَالۡقَصۡرِ
অনুবাদ: নিশ্চয় তা (জাহান্নাম) ছড়াবে প্রাসাদসম স্ফুলিঙ্গ।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৩২)

18 ১৮
وَ الصُّبۡحِ اِذَا تَنَفَّسَ
অনুবাদ: আর কসম প্রভাতের, যখন তা আগমন করে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ১৮)

9 ৯
الَّذِیۡ لَهٗ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ شَهِیۡدٌ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনের রাজত্ব যার। আর আল্লাহ প্রতিটি বিষয়ের প্রত্যক্ষদর্শী।
(আল-বুরুজ আয়াত: ৯)

48 ৪৮
وَ کَاَیِّنۡ مِّنۡ قَرۡیَۃٍ اَمۡلَیۡتُ لَهَا وَ هِیَ ظَالِمَۃٌ ثُمَّ اَخَذۡتُهَا ۚ وَ اِلَیَّ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: আর আমি কত জনপদকে অবকাশ দিয়েছি, অথচ তারা ছিল যালিম; অতঃপর আমি তাদেরকে পাকড়াও করেছি। আর আমারই নিকট প্রত্যাবর্তনস্থল ।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৪৮)

164 ১৬৪
لَقَدۡ مَنَّ اللّٰهُ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ اِذۡ بَعَثَ فِیۡهِمۡ رَسُوۡلًا مِّنۡ اَنۡفُسِهِمۡ یَتۡلُوۡا عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتِهٖ وَ یُزَکِّیۡهِمۡ وَ یُعَلِّمُهُمُ الۡکِتٰبَ وَ الۡحِکۡمَۃَ ۚ وَ اِنۡ کَانُوۡا مِنۡ قَبۡلُ لَفِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: অবশ্যই আল্লাহ মুমিনদের উপর অনুগ্রহ করেছেন, যখন তিনি তাদের মধ্য থেকে তাদের প্রতি একজন রাসূল পাঠিয়েছেন, যে তাদের কাছে তাঁর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করে এবং তাদেরকে পরিশুদ্ধ করে আর তাদেরকে কিতাব ও হিকমাত শিক্ষা দেয়। যদিও তারা ইতঃপূর্বে স্পষ্ট ভ্রান্তিতে ছিল।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৬৪)

10 ১০
قُلۡ یٰعِبَادِ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوۡا رَبَّکُمۡ ؕ لِلَّذِیۡنَ اَحۡسَنُوۡا فِیۡ هٰذِهِ الدُّنۡیَا حَسَنَۃٌ ؕ وَ اَرۡضُ اللّٰهِ وَاسِعَۃٌ ؕ اِنَّمَا یُوَفَّی الصّٰبِرُوۡنَ اَجۡرَهُمۡ بِغَیۡرِ حِسَابٍ
অনুবাদ: বল, ‘হে আমার মুমিন বান্দারা যারা ঈমান এনেছ, তোমরা তোমাদের রবকে ভয় কর। যারা এ দুনিয়ায় ভাল কাজ করে তাদের জন্য রয়েছে কল্যাণ। আর আল্লাহর যমীন প্রশস্ত, কেবল ধৈর্যশীলদেরকেই তাদের প্রতিদান পূর্ণরূপে দেয়া হবে কোন হিসাব ছাড়াই।’
(আয-যুমার আয়াত: ১০)

91 ৯১
وَ اَوۡفُوۡا بِعَهۡدِ اللّٰهِ اِذَا عٰهَدۡتُّمۡ وَ لَا تَنۡقُضُوا الۡاَیۡمَانَ بَعۡدَ تَوۡکِیۡدِهَا وَ قَدۡ جَعَلۡتُمُ اللّٰهَ عَلَیۡکُمۡ کَفِیۡلًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ یَعۡلَمُ مَا تَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা যখন অঙ্গীকার কর তখন আল্লাহর অঙ্গীকার পূর্ণ কর। তোমরা পাকাপোক্ত অঙ্গীকার করার পর তা ভঙ্গ করো না এবং প্রকৃত পক্ষে তোমরা নিজদের জন্য আল্লাহকে জিম্মাদার বানিয়েছ। নিশ্চয় আল্লাহ জানেন, যা তোমরা কর।
(আন-নাহাল আয়াত: ৯১)

19 ১৯
اَشِحَّۃً عَلَیۡکُمۡ ۚۖ فَاِذَا جَآءَ الۡخَوۡفُ رَاَیۡتَهُمۡ یَنۡظُرُوۡنَ اِلَیۡکَ تَدُوۡرُ اَعۡیُنُهُمۡ کَالَّذِیۡ یُغۡشٰی عَلَیۡهِ مِنَ الۡمَوۡتِ ۚ فَاِذَا ذَهَبَ الۡخَوۡفُ سَلَقُوۡکُمۡ بِاَلۡسِنَۃٍ حِدَادٍ اَشِحَّۃً عَلَی الۡخَیۡرِ ؕ اُولٰٓئِکَ لَمۡ یُؤۡمِنُوۡا فَاَحۡبَطَ اللّٰهُ اَعۡمَالَهُمۡ ؕ وَ کَانَ ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ یَسِیۡرًا
অনুবাদ: তোমাদের ব্যাপারে [সাহায্য প্রদান ও বিজয় কামনায়] কৃপণতার কারণে। অতঃপর যখন ভীতি আসে তখন তুমি তাদের দেখবে মৃত্যুভয়ে তারা মূর্ছিত ব্যক্তির ন্যায় চক্ষু উল্টিয়ে তোমার দিকে তাকায়। অতঃপর যখন ভীতি চলে যায় তখন তারা সম্পদের লোভে কৃপণ হয়ে শাণিত ভাষায় তোমাদের বিদ্ধ করে। এরা ঈমান আনেনি। ফলে আল্লাহ তাদের আমলসমূহ বিনষ্ট করে দিয়েছেন। আর এটা আল্লাহর পক্ষে সহজ।
(আল-আহযাব আয়াত: ১৯)

66 ৬৬
رَبُّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا بَیۡنَهُمَا الۡعَزِیۡزُ الۡغَفَّارُ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীন এবং এতদোভয়ের মধ্যস্থিত যা কিছু রয়েছে সব কিছুর রব তিনি। তিনি মহাপরাক্রমশালী, মহাক্ষমাশীল।
(সোয়াদ আয়াত: ৬৬)

70 ৭০
اَلَمۡ یَاۡتِهِمۡ نَبَاُ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ قَوۡمِ نُوۡحٍ وَّ عَادٍ وَّ ثَمُوۡدَ ۬ۙ وَ قَوۡمِ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ اَصۡحٰبِ مَدۡیَنَ وَ الۡمُؤۡتَفِکٰتِ ؕ اَتَتۡهُمۡ رُسُلُهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ ۚ فَمَا کَانَ اللّٰهُ لِیَظۡلِمَهُمۡ وَ لٰکِنۡ کَانُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ یَظۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের কাছে কি তাদের পূর্বের লোকদের সংবাদ পৌঁছেনি, নূহের কওম, আদ, সামূদ, ইবরাহীমের কওম, মাদায়েনবাসী ও বিধ্বস্ত নগরীর? তাদের কাছে তাদের রাসূলগণ প্রমাণসমূহ নিয়ে উপস্থিত হয়েছে। অতএব আল্লাহ তাদের উপর যুলম করার নন, বরং তারাই তাদের নিজদের উপর যুলম করছিল।
(আত-তাওবা আয়াত: ৭০)

3 ৩
لَنۡ تَنۡفَعَکُمۡ اَرۡحَامُکُمۡ وَ لَاۤ اَوۡلَادُکُمۡ ۚۛ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ۚۛ یَفۡصِلُ بَیۡنَکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: কিয়ামত দিবসে তোমাদের আত্নীয়তা ও সন্তান-সন্ততি তোমাদের কোন উপকার করতে পারবে না। তিনি তোমাদের মাঝে ফায়সালা করে দেবেন। তোমরা যা কর আল্লাহ তার সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ৩)

53 ৫৩
قَالُوۡا یٰهُوۡدُ مَا جِئۡتَنَا بِبَیِّنَۃٍ وَّ مَا نَحۡنُ بِتَارِکِیۡۤ اٰلِهَتِنَا عَنۡ قَوۡلِکَ وَ مَا نَحۡنُ لَکَ بِمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে হূদ, তুমি আমাদের কাছে কোন স্পষ্ট প্রমাণ নিয়ে আসনি, আর তোমার কথায় আমরা আমাদের উপাস্যদের ত্যাগ করব না এবং আমরা তোমার প্রতি বিশ্বাসীও নই’।
(হূদ আয়াত: ৫৩)

30 ৩০
یَوۡمَ نَقُوۡلُ لِجَهَنَّمَ هَلِ امۡتَلَاۡتِ وَ تَقُوۡلُ هَلۡ مِنۡ مَّزِیۡدٍ
অনুবাদ: সেদিন আমি জাহান্নামকে বলব, ‘তুমি কি পরিপূর্ণ হয়েছ’? আর সে বলবে, ‘আরো বেশি আছে কি’?
(কাফ আয়াত: ৩০)

18 ১৮
قَالُوۡۤا اِنَّا تَطَیَّرۡنَا بِکُمۡ ۚ لَئِنۡ لَّمۡ تَنۡتَهُوۡا لَنَرۡجُمَنَّکُمۡ وَ لَیَمَسَّنَّکُمۡ مِّنَّا عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা তো তোমাদেরকে অমঙ্গলের কারণ মনে করি। তোমরা যদি বিরত না হও তাহলে আমরা অবশ্যই তোমাদেরকে পাথর মেরে হত্যা করব এবং আমাদের পক্ষ থেকে তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব স্পর্শ করবে’।
(ইয়াসীন আয়াত: ১৮)

27 ২৭
قَالَ اِنِّیۡۤ اُرِیۡدُ اَنۡ اُنۡکِحَکَ اِحۡدَی ابۡنَتَیَّ هٰتَیۡنِ عَلٰۤی اَنۡ تَاۡجُرَنِیۡ ثَمٰنِیَ حِجَجٍ ۚ فَاِنۡ اَتۡمَمۡتَ عَشۡرًا فَمِنۡ عِنۡدِکَ ۚ وَ مَاۤ اُرِیۡدُ اَنۡ اَشُقَّ عَلَیۡکَ ؕ سَتَجِدُنِیۡۤ اِنۡ شَآءَ اللّٰهُ مِنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমি আমার এই কন্যাদ্বয়ের একজনকে তোমার সাথে বিয়ে দিতে চাই এই শর্তে যে, তুমি আট বছর আমার মজুরী করবে। আর যদি তুমি দশ বছর পূর্ণ কর, তবে সেটা তোমার পক্ষ থেকে (অতিরিক্ত)। আমি তোমাকে কষ্ট দিতে চাই না। তুমি ইনশাআল্লাহ আমাকে সৎকর্মপরায়ণদের অন্তর্ভুক্ত পাবে’।
(আল-কাসাস আয়াত: ২৭)

42 ৪২
وَ هِیَ تَجۡرِیۡ بِهِمۡ فِیۡ مَوۡجٍ کَالۡجِبَالِ ۟ وَ نَادٰی نُوۡحُۨ ابۡنَهٗ وَ کَانَ فِیۡ مَعۡزِلٍ یّٰـبُنَیَّ ارۡکَبۡ مَّعَنَا وَ لَا تَکُنۡ مَّعَ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তা পাহাড়সম ঢেউয়ের মধ্যে তাদেরকে নিয়ে চলছিল এবং নূহ তার পুত্রকে ডাক দিল, আর সে ছিল আলাদা স্থানে- ‘হে আমার পুত্র, আমাদের সাথে আরোহণ কর এবং কাফিরদের সাথে থেকো না’।
(হূদ আয়াত: ৪২)

2 ২
اَلَمۡ یَجۡعَلۡ کَیۡدَهُمۡ فِیۡ تَضۡلِیۡلٍ
অনুবাদ: তিনি কি তাদের ষড়যন্ত্র ব্যর্থতায় পর্যবসিত করেননি?
(আল-ফীল আয়াত: ২)

2 ২
بَلۡ عَجِبُوۡۤا اَنۡ جَآءَهُمۡ مُّنۡذِرٌ مِّنۡهُمۡ فَقَالَ الۡکٰفِرُوۡنَ هٰذَا شَیۡءٌ عَجِیۡبٌ ۚ
অনুবাদ: বরং তারা বিস্মিত হয়েছে যে, তাদের মধ্য থেকে একজন সতর্ককারী তাদের কাছে এসেছে। অতঃপর কাফিররা বলল, ‘এতো এক বিস্ময়কর বস্তু’!
(কাফ আয়াত: ২)

3 ৩
وَ شَاهِدٍ وَّ مَشۡهُوۡدٍ
অনুবাদ: আর কসম সাক্ষ্যদাতার এবং যার ব্যাপারে সাক্ষ্য দেয়া হবে তার,
(আল-বুরুজ আয়াত: ৩)

4 ৪
وَ لَمۡ یَکُنۡ لَّهٗ کُفُوًا اَحَدٌ
অনুবাদ: আর তাঁর কোন সমকক্ষও নেই।
(আল-ইখলাস আয়াত: ৪)

183 ১৮৩
اَلَّذِیۡنَ قَالُوۡۤا اِنَّ اللّٰهَ عَهِدَ اِلَیۡنَاۤ اَلَّا نُؤۡمِنَ لِرَسُوۡلٍ حَتّٰی یَاۡتِیَنَا بِقُرۡبَانٍ تَاۡکُلُهُ النَّارُ ؕ قُلۡ قَدۡ جَآءَکُمۡ رُسُلٌ مِّنۡ قَبۡلِیۡ بِالۡبَیِّنٰتِ وَ بِالَّذِیۡ قُلۡتُمۡ فَلِمَ قَتَلۡتُمُوۡهُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: যারা বলে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ আমাদেরকে অঙ্গীকার দিয়েছিলেন যে, আমরা যেন কোন রাসূলের প্রতি বিশ্বাস না করি, যতক্ষণ না সে আমাদের নিকট নিয়ে আসে এমন কুরবানী যাকে আগুন খেয়ে ফেলবে’। বল, ‘আমার পূর্বে রাসূলগণ তোমাদের নিকট এসেছে স্পষ্ট প্রমাণসমূহ নিয়ে এবং তোমরা যা বলছ তা নিয়ে। সুতরাং তোমরা তাদেরকে কেন হত্যা করেছিলে যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাক’?
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৮৩)

9 ৯
یُّؤۡفَکُ عَنۡهُ مَنۡ اُفِکَ
অনুবাদ: যে পথভ্রষ্ট হয়েছে তাকেই তা থেকে ফিরিয়ে নেয়া হয়েছে।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৯)

12 ১২
ذٰلِکُمۡ بِاَنَّهٗۤ اِذَا دُعِیَ اللّٰهُ وَحۡدَهٗ کَفَرۡتُمۡ ۚ وَ اِنۡ یُّشۡرَکۡ بِهٖ تُؤۡمِنُوۡا ؕ فَالۡحُکۡمُ لِلّٰهِ الۡعَلِیِّ الۡکَبِیۡرِ
অনুবাদ: [তাদেরকে বলা হবে] ‘এটা তো এজন্য যে, যখন আল্লাহকে এককভাবে ডাকা হত তখন তোমরা তাঁকে অস্বীকার করতে আর যখন তাঁর সাথে শরীক করা হত তখন তোমরা বিশ্বাস করতে। সুতরাং যাবতীয় কর্তৃত্ব সমুচ্চ, মহান আল্লাহর’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ১২)

157 ১৫৭
اَلَّذِیۡنَ یَتَّبِعُوۡنَ الرَّسُوۡلَ النَّبِیَّ الۡاُمِّیَّ الَّذِیۡ یَجِدُوۡنَهٗ مَکۡتُوۡبًا عِنۡدَهُمۡ فِی التَّوۡرٰىۃِ وَ الۡاِنۡجِیۡلِ ۫ یَاۡمُرُهُمۡ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ یَنۡهٰهُمۡ عَنِ الۡمُنۡکَرِ وَ یُحِلُّ لَهُمُ الطَّیِّبٰتِ وَ یُحَرِّمُ عَلَیۡهِمُ الۡخَبٰٓئِثَ وَ یَضَعُ عَنۡهُمۡ اِصۡرَهُمۡ وَ الۡاَغۡلٰلَ الَّتِیۡ کَانَتۡ عَلَیۡهِمۡ ؕ فَالَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِهٖ وَ عَزَّرُوۡهُ وَ نَصَرُوۡهُ وَ اتَّبَعُوا النُّوۡرَ الَّذِیۡۤ اُنۡزِلَ مَعَهٗۤ ۙ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: যারা অনুসরণ করে রাসূলের, যে উম্মী নবী; যার গুণাবলী তারা নিজদের কাছে তাওরাত ও ইঞ্জিলে লিখিত পায়, যে তাদেরকে সৎ কাজের আদেশ দেয় ও বারণ করে অসৎ কাজ থেকে এবং তাদের জন্য পবিত্র বস্তু হালাল করে আর অপবিত্র বস্তু হারাম করে। আর তাদের থেকে বোঝা ও শৃংখল- যা তাদের উপরে ছিল- অপসারণ করে। সুতরাং যারা তার প্রতি ঈমান আনে, তাকে সম্মান করে, তাকে সাহায্য করে এবং তার সাথে যে নূর নাযিল করা হয়েছে তা অনুসরণ করে তারাই সফলকাম।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৫৭)

49 ৪৯
لِّنُحۡیِۦَ بِهٖ بَلۡدَۃً مَّیۡتًا وَّ نُسۡقِیَهٗ مِمَّا خَلَقۡنَاۤ اَنۡعَامًا وَّ اَنَاسِیَّ کَثِیۡرًا
অনুবাদ: যাতে তা দ্বারা মৃত ভূ-খন্ডকে জীবিত করি এবং আমি যে সকল জীবজন্তু ও মানুষ সৃষ্টি করেছি, তার মধ্য থেকে অনেককে তা পান করাই।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৪৯)

162 ১৬২
اِنِّیۡ لَکُمۡ رَسُوۡلٌ اَمِیۡنٌ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের জন্য এক বিশ্বস্ত রাসূল’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৬২)

11 ১১
فَاسۡتَفۡتِهِمۡ اَهُمۡ اَشَدُّ خَلۡقًا اَمۡ مَّنۡ خَلَقۡنَا ؕ اِنَّا خَلَقۡنٰهُمۡ مِّنۡ طِیۡنٍ لَّازِبٍ
অনুবাদ: অতঃপর তাদেরকে জিজ্ঞাসা কর, ‘সৃষ্টি হিসেবে তারা বেশি শক্তিশালী, না আমি অন্য যা সৃষ্টি করেছি তা’? নিশ্চয় আমি তাদেরকে সৃষ্টি করেছি আঠালো মাটি থেকে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১১)

92 ৯২
قَالَ یٰقَوۡمِ اَرَهۡطِیۡۤ اَعَزُّ عَلَیۡکُمۡ مِّنَ اللّٰهِ ؕ وَ اتَّخَذۡتُمُوۡهُ وَرَآءَکُمۡ ظِهۡرِیًّا ؕ اِنَّ رَبِّیۡ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ مُحِیۡطٌ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার কওম! আমার স্বজনরা কি তোমাদের কাছে আল্লাহ অপেক্ষা অধিক সম্মানিত? আর তোমরা তাঁকে একেবারে পেছনে ঠেলে দিলে? তোমরা যা কর, নিশ্চয় আমার রব তা পরিবেষ্টন করে আছেন’।
(হূদ আয়াত: ৯২)

18 ১৮
وَّ اَنَّ الۡمَسٰجِدَ لِلّٰهِ فَلَا تَدۡعُوۡا مَعَ اللّٰهِ اَحَدًا
অনুবাদ: আর নিশ্চয় মসজিদগুলো আল্লাহরই জন্য। কাজেই তোমরা আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে ডেকো না।
(আল-জ্বিন আয়াত: ১৮)

96 ৯৬
الَّذِیۡنَ یَجۡعَلُوۡنَ مَعَ اللّٰهِ اِلٰهًا اٰخَرَ ۚ فَسَوۡفَ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: যারা আল্লাহর সাথে অন্য ইলাহ নির্ধারণ করে। অতএব তারা অচিরেই জানতে পারবে।
(আল-হিজর আয়াত: ৯৬)

1 ১
وَ الۡعٰدِیٰتِ ضَبۡحًا ۙ
অনুবাদ: কসম ঊর্ধশ্বাসে ছুটে যাওয়া অশ্বরাজির,
(আল-আদিয়াত আয়াত: ১)

39 ৩৯
ذٰلِکَ مِمَّاۤ اَوۡحٰۤی اِلَیۡکَ رَبُّکَ مِنَ الۡحِکۡمَۃِ ؕ وَ لَا تَجۡعَلۡ مَعَ اللّٰهِ اِلٰـهًا اٰخَرَ فَتُلۡقٰی فِیۡ جَهَنَّمَ مَلُوۡمًا مَّدۡحُوۡرًا
অনুবাদ: এগুলো সেই হিকমতভুক্ত, যা তোমার রব তোমার নিকট ওহীরূপে পাঠিয়েছেন। আর তুমি আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য নির্ধারণ করো না, তাহলে তুমি জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে নিন্দিত ও বিতাড়িত হয়ে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৩৯)

58 ৫৮
وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ یَّلۡمِزُکَ فِی الصَّدَقٰتِ ۚ فَاِنۡ اُعۡطُوۡا مِنۡهَا رَضُوۡا وَ اِنۡ لَّمۡ یُعۡطَوۡا مِنۡهَاۤ اِذَا هُمۡ یَسۡخَطُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে কেউ আছে, যে সদাকা বিষয়ে তোমাকে দোষারোপ করে। তবে যদি তাদেরকে তা থেকে দেয়া হয়, তারা সন্তুষ্ট থাকে, আর যদি তা থেকে দেয়া না হয়, তখন তারা অসন্তুষ্ট হয়।
(আত-তাওবা আয়াত: ৫৮)

28 ২৮
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ وَ اٰمِنُوۡا بِرَسُوۡلِهٖ یُؤۡتِکُمۡ کِفۡلَیۡنِ مِنۡ رَّحۡمَتِهٖ وَ یَجۡعَلۡ لَّکُمۡ نُوۡرًا تَمۡشُوۡنَ بِهٖ وَ یَغۡفِرۡ لَکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আন, তিনি স্বীয় রহমতে তোমাদেরকে দ্বিগুণ পুরস্কার দেবেন, আর তোমাদেরকে নূর দেবেন যার সাহায্যে তোমরা চলতে পারবে এবং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করে দেবেন। আর আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-হাদীদ আয়াত: ২৮)

54 ৫৪
وَ حِیۡلَ بَیۡنَهُمۡ وَ بَیۡنَ مَا یَشۡتَهُوۡنَ کَمَا فُعِلَ بِاَشۡیَاعِهِمۡ مِّنۡ قَبۡلُ ؕ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا فِیۡ شَکٍّ مُّرِیۡبٍ
অনুবাদ: আর তাদের ও তারা যা কামনা করত তার মধ্যে অন্তরাল করে দেয়া হবে, যেমন ইতঃপূর্বে তাদের সমগোত্রীয়দের ক্ষেত্রে করা হয়েছিল। নিশ্চয় তারা ছিল বিভ্রান্তিকর সন্দেহে পতিত।
(সাবা আয়াত: ৫৪)

29 ২৯
کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ اِلَیۡکَ مُبٰرَکٌ لِّیَدَّبَّرُوۡۤا اٰیٰتِهٖ وَ لِیَتَذَکَّرَ اُولُوا الۡاَلۡبَابِ
অনুবাদ: আমি তোমার প্রতি নাযিল করেছি এক বরকতময় কিতাব, যাতে তারা এর আয়াতসমূহ নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করে এবং যাতে বুদ্ধিমানগণ উপদেশ গ্রহণ করে।
(সোয়াদ আয়াত: ২৯)

165 ১৬৫
اَتَاۡتُوۡنَ الذُّکۡرَانَ مِنَ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘সৃষ্টিকুলের মধ্যে তোমরা কি কেবল পুরুষদের সাথে উপগত হও’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৬৫)

68 ৬৮
فَوَ رَبِّکَ لَنَحۡشُرَنَّهُمۡ وَ الشَّیٰطِیۡنَ ثُمَّ لَنُحۡضِرَنَّهُمۡ حَوۡلَ جَهَنَّمَ جِثِیًّا
অনুবাদ: অতএব তোমার রবের কসম, আমি অবশ্যই তাদেরকে ও শয়তানদেরকে সমবেত করব, অতঃপর জাহান্নামের চারপাশে নতজানু অবস্থায় তাদেরকে হাযির করব।
(মারইয়াম আয়াত: ৬৮)

8 ৮
ثُمَّ لَتُسۡـَٔلُنَّ یَوۡمَئِذٍ عَنِ النَّعِیۡمِ
অনুবাদ: তারপর সেদিন অবশ্যই তোমরা নিআমত সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।
(আত-তাকাসুর আয়াত: ৮)

157 ১৫৭
فَعَقَرُوۡهَا فَاَصۡبَحُوۡا نٰدِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা সেটি জবেহ করল; ফলে তারা অনুতপ্ত হল।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৫৭)

45 ৪৫
وَ اسۡتَعِیۡنُوۡا بِالصَّبۡرِ وَ الصَّلٰوۃِ ؕ وَ اِنَّهَا لَکَبِیۡرَۃٌ اِلَّا عَلَی الۡخٰشِعِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য চাও। নিশ্চয় তা বিনয়ী ছাড়া অন্যদের উপর কঠিন।
(আল-বাকারা আয়াত: ৪৫)

71 ৭১
وَ امۡرَاَتُهٗ قَآئِمَۃٌ فَضَحِکَتۡ فَبَشَّرۡنٰهَا بِاِسۡحٰقَ ۙ وَ مِنۡ وَّرَآءِ اِسۡحٰقَ یَعۡقُوۡبَ
অনুবাদ: আর তার স্ত্রী দাঁড়ানো ছিল, সে হেসে উঠল। অতঃপর আমি তাকে সুসংবাদ দিলাম ইসহাকের ও ইসহাকের পরে ইয়া‘কূবের।
(হূদ আয়াত: ৭১)

172 ১৭২
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا کُلُوۡا مِنۡ طَیِّبٰتِ مَا رَزَقۡنٰکُمۡ وَ اشۡکُرُوۡا لِلّٰهِ اِنۡ کُنۡتُمۡ اِیَّاهُ تَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, আহার কর আমি তোমাদেরকে যে হালাল রিযক দিয়েছি তা থেকে এবং আল্লাহর জন্য শোকর কর, যদি তোমরা তাঁরই ইবাদাত কর।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৭২)

31 ৩১
مِنۡ فِرۡعَوۡنَ ؕ اِنَّهٗ کَانَ عَالِیًا مِّنَ الۡمُسۡرِفِیۡنَ
অনুবাদ: ফির‘আউন থেকে, নিশ্চয় সে ছিল সীমালঙ্ঘনকারীদের শীর্ষস্থানীয়।
(আদ-দুখান আয়াত: ৩১)

86 ৮৬
وَّ نَسُوۡقُ الۡمُجۡرِمِیۡنَ اِلٰی جَهَنَّمَ وِرۡدًا
অনুবাদ: আর অপরাধীদেরকে তৃষ্ণার্ত অবস্থায় জাহান্নামের দিকে হাঁকিয়ে নিয়ে যাব।
(মারইয়াম আয়াত: ৮৬)

87 ৮৭
قَالَ اَمَّا مَنۡ ظَلَمَ فَسَوۡفَ نُعَذِّبُهٗ ثُمَّ یُرَدُّ اِلٰی رَبِّهٖ فَیُعَذِّبُهٗ عَذَابًا نُّکۡرًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘যে ব্যক্তি যুলম করবে, আমি অচিরেই তাকে শাস্তি দেব। অতঃপর তাকে তার রবের নিকট ফিরিয়ে নেয়া হবে। তখন তিনি তাকে কঠিন আযাব দেবেন’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৮৭)

78 ৭৮
وَ اِنۡ کَانَ اَصۡحٰبُ الۡاَیۡکَۃِ لَظٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় আইকার* অধিবাসীরা ছিল যালিম।
(আল-হিজর আয়াত: ৭৮)

15 ১৫
وَ ذَکَرَ اسۡمَ رَبِّهٖ فَصَلّٰی
অনুবাদ: আর তার রবের নাম স্মরণ করবে, অতঃপর সালাত আদায় করবে।
(আল-আলা আয়াত: ১৫)

42 ৪২
قُلۡ سِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَانۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلُ ؕ کَانَ اَکۡثَرُهُمۡ مُّشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা যমীনে ভ্রমণ কর। অতঃপর দেখ পূর্ববর্তীদের পরিণাম কিরূপ হয়েছিল’। তাদের অধিকাংশই ছিল মুশরিক।
(আর-রুম আয়াত: ৪২)

70 ৭০
وَ اَرَادُوۡا بِهٖ کَیۡدًا فَجَعَلۡنٰهُمُ الۡاَخۡسَرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করেছিল, কিন্তু আমি তাদেরকে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত করে দিলাম।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৭০)

144 ১৪৪
وَ مِنَ الۡاِبِلِ اثۡنَیۡنِ وَ مِنَ الۡبَقَرِ اثۡنَیۡنِ ؕ قُلۡ ءٰٓالذَّکَرَیۡنِ حَرَّمَ اَمِ الۡاُنۡثَیَیۡنِ اَمَّا اشۡتَمَلَتۡ عَلَیۡهِ اَرۡحَامُ الۡاُنۡثَیَیۡنِ ؕ اَمۡ کُنۡتُمۡ شُهَدَآءَ اِذۡ وَصّٰکُمُ اللّٰهُ بِهٰذَا ۚ فَمَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنِ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا لِّیُضِلَّ النَّاسَ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর উট থেকে দু’টি ও গাভী থেকে দু’টি। বল, ‘নর দু’টিকে তিনি হারাম করেছেন নাকি মাদি দু’টিকে? নাকি তা, যা মাদি দু’টির পেটে আছে? অথবা তোমরা কি হাজির ছিলে, যখন আল্লাহ তোমাদেরকে এর নির্দেশ দিয়েছিলেন?’ সুতরাং তার চেয়ে অধিক যালিম কে, যে না জেনে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য আল্লাহর উপর মিথ্যা অপবাদ দেয়? নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত করেন না।
(আল-আনআম আয়াত: ১৪৪)

3 ৩
الَّذِیۡ خَلَقَ سَبۡعَ سَمٰوٰتٍ طِبَاقًا ؕ مَا تَرٰی فِیۡ خَلۡقِ الرَّحۡمٰنِ مِنۡ تَفٰوُتٍ ؕ فَارۡجِعِ الۡبَصَرَ ۙ هَلۡ تَرٰی مِنۡ فُطُوۡرٍ
অনুবাদ: যিনি সাত আসমান স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। পরম করুণাময়ের সৃষ্টিতে তুমি কোন অসামঞ্জস্য দেখতে পাবে না। তুমি আবার দৃষ্টি ফিরাও, কোন ত্রুটি দেখতে পাও কি?
(আল-মুলক আয়াত: ৩)

94 ৯৪
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا ضَرَبۡتُمۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ فَتَبَیَّنُوۡا وَ لَا تَقُوۡلُوۡا لِمَنۡ اَلۡقٰۤی اِلَیۡکُمُ السَّلٰمَ لَسۡتَ مُؤۡمِنًا ۚ تَبۡتَغُوۡنَ عَرَضَ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۫ فَعِنۡدَ اللّٰهِ مَغَانِمُ کَثِیۡرَۃٌ ؕ کَذٰلِکَ کُنۡتُمۡ مِّنۡ قَبۡلُ فَمَنَّ اللّٰهُ عَلَیۡکُمۡ فَتَبَیَّنُوۡا ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, যখন তোমরা আল্লাহর রাস্তায় বের হবে তখন যাচাই করবে এবং যে তোমাদেরকে সালাম দেবে দুনিয়ার জীবনের সম্পদের আশায় তাকে বলবে না যে, ‘তুমি মুমিন নও’। বস্ত্ততঃ আল্লাহর কাছে প্রচুর গনীমত আছে। তোমরাতো পূর্বে এরূপই ছিলে। অতঃপর আল্লাহ তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করলেন। সুতরাং তোমরা যাচাই করবে। নিশ্চয় তোমরা যা কর সে বিষয়ে আল্লাহ সম্যক অবগত।
(আন-নিসা আয়াত: ৯৪)

14 ১৪
وَّ اَنَّا مِنَّا الۡمُسۡلِمُوۡنَ وَ مِنَّا الۡقٰسِطُوۡنَ ؕ فَمَنۡ اَسۡلَمَ فَاُولٰٓئِکَ تَحَرَّوۡا رَشَدًا
অনুবাদ: ‘আর নিশ্চয় আমাদের মধ্যে কিছু সংখ্যক আছে আত্মসমর্পণকারী এবং আমাদের মধ্যে কিছু সংখ্যক সীমালংঘনকারী। কাজেই যারা আত্মসমর্পণ করেছে, তারাই সঠিক পথ বেছে নিয়েছে’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ১৪)

3 ৩
وَ اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اٰلِهَۃً لَّا یَخۡلُقُوۡنَ شَیۡئًا وَّ هُمۡ یُخۡلَقُوۡنَ وَ لَا یَمۡلِکُوۡنَ لِاَنۡفُسِهِمۡ ضَرًّا وَّ لَا نَفۡعًا وَّ لَا یَمۡلِکُوۡنَ مَوۡتًا وَّ لَا حَیٰوۃً وَّ لَا نُشُوۡرًا
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহ ছাড়া অনেক ইলাহ গ্রহণ করেছে, যারা কিছুই সৃষ্টি করতে পারে না, বরং তাদেরকেই সৃষ্টি করা হয়েছে; তারা নিজদের কোন কল্যাণ ও অকল্যাণ করার ক্ষমতা রাখে না এবং মৃত্যু, জীবন ও পুনরুত্থান করতেও সক্ষম হয় না।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৩)

39 ৩৯
فَیَوۡمَئِذٍ لَّا یُسۡـَٔلُ عَنۡ ذَنۡۢبِهٖۤ اِنۡسٌ وَّ لَا جَآنٌّ
অনুবাদ: অতঃপর সেদিন না মানুষকে তার অপরাধ সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে, না জিনকে।
(আর-রাহমান আয়াত: ৩৯)

10 ১০
وَ لَئِنۡ اَذَقۡنٰهُ نَعۡمَآءَ بَعۡدَ ضَرَّآءَ مَسَّتۡهُ لَیَقُوۡلَنَّ ذَهَبَ السَّیِّاٰتُ عَنِّیۡ ؕ اِنَّهٗ لَفَرِحٌ فَخُوۡرٌ
অনুবাদ: আর দুঃখ-দুর্দশা স্পর্শ করার পর যদি আমি তাকে নিআমত আস্বাদন করাই, তাহলে সে অবশ্যই বলবে, ‘আমার থেকে বিপদ-আপদ দূর হয়ে গেছে, আর সে হবে অতি উৎফুল্ল, অহঙ্কারী।
(হূদ আয়াত: ১০)

99 ৯৯
فَلَمَّا دَخَلُوۡا عَلٰی یُوۡسُفَ اٰوٰۤی اِلَیۡهِ اَبَوَیۡهِ وَ قَالَ ادۡخُلُوۡا مِصۡرَ اِنۡ شَآءَ اللّٰهُ اٰمِنِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তারা ইউসুফের নিকট প্রবেশ করল, তখন সে তার পিতামাতাকে নিজের কাছে স্থান করে দিল এবং বলল, ‘আল্লাহর ইচ্ছায় আপনারা নিরাপদে মিসরে প্রবেশ করুন’।
(ইউসুফ আয়াত: ৯৯)

83 ৮৩
فَمَاۤ اٰمَنَ لِمُوۡسٰۤی اِلَّا ذُرِّیَّۃٌ مِّنۡ قَوۡمِهٖ عَلٰی خَوۡفٍ مِّنۡ فِرۡعَوۡنَ وَ مَلَا۠ئِهِمۡ اَنۡ یَّفۡتِنَهُمۡ ؕ وَ اِنَّ فِرۡعَوۡنَ لَعَالٍ فِی الۡاَرۡضِ ۚ وَ اِنَّهٗ لَمِنَ الۡمُسۡرِفِیۡنَ
অনুবাদ: বস্তুতঃ মূসার প্রতি তার স্বগোত্রীয় লোকদের মধ্যে (প্রথমে) শুধু অল্প সংখ্যক লোকই ঈমান আনল, তাও ফির‘আউন ও তার প্রধানবর্গের এই ভয়ে যে, তারা তাদেরকে নির্যাতন করে; আর বাস্তবিক পক্ষে ফির‘আউন সেই দেশে (রাজ্য) ক্ষমতা রাখত, আর এটাও ছিল যে, সে (ন্যায়ের) সীমাতিক্রম করে ফেলতো।
(ইউনুস আয়াত: ৮৩)

88 ৮৮
وَ قِیۡلِهٖ یٰرَبِّ اِنَّ هٰۤؤُلَآءِ قَوۡمٌ لَّا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর তার (রাসূলের) বাণী ‘হে আমার রব, নিশ্চয় এরা এমন কওম যারা ঈমান আনবে না।’
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৮৮)

19 ১৯
فَقَالُوۡا رَبَّنَا بٰعِدۡ بَیۡنَ اَسۡفَارِنَا وَ ظَلَمُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ فَجَعَلۡنٰهُمۡ اَحَادِیۡثَ وَ مَزَّقۡنٰهُمۡ کُلَّ مُمَزَّقٍ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّکُلِّ صَبَّارٍ شَکُوۡرٍ
অনুবাদ: কিন্তু তারা বলল, ‘হে আমাদের রব, আমাদের সফরের মধ্যে দূরত্ব বাড়িয়ে দিন’। আর তারা নিজদের প্রতি যুলম করল। ফলে আমি তাদেরকে কাহিনী বানালাম এবং তাদেরকে একেবারে ছিন্নভিন্ন করে দিলাম। নিশ্চয় এতে প্রত্যেক ধৈর্যশীল কৃতজ্ঞ ব্যক্তির জন্য নিদর্শন রয়েছে।
(সাবা আয়াত: ১৯)

83 ৮৩
وَ اِذَاۤ اَنۡعَمۡنَا عَلَی الۡاِنۡسَانِ اَعۡرَضَ وَ نَاٰ بِجَانِبِهٖ ۚ وَ اِذَا مَسَّهُ الشَّرُّ کَانَ یَــُٔوۡسًا
অনুবাদ: আর আমি যখন মানুষের উপর নিআমত দান করি তখন সে মুখ ফিরিয়ে নেয় ও দূরে সরে যায় এবং যখন তাকে অনিষ্ট স্পর্শ করে তখন সে খুব হতাশ হয়ে পড়ে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৮৩)

22 ২২
الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمُ الۡاَرۡضَ فِرَاشًا وَّ السَّمَآءَ بِنَآءً ۪ وَّ اَنۡزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً فَاَخۡرَجَ بِهٖ مِنَ الثَّمَرٰتِ رِزۡقًا لَّکُمۡ ۚ فَلَا تَجۡعَلُوۡا لِلّٰهِ اَنۡدَادًا وَّ اَنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: যিনি তোমাদের জন্য যমীনকে করেছেন বিছানা, আসমানকে ছাদ এবং আসমান থেকে নাযিল করেছেন বৃষ্টি। অতঃপর তাঁর মাধ্যমে উৎপন্ন করেছেন ফল-ফলাদি, তোমাদের জন্য রিয্কস্বরূপ। সুতরাং তোমরা জেনে-বুঝে আল্লাহর জন্য সমকক্ষ নির্ধারণ করো না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২২)

23 ২৩
اِنَّا نَحۡنُ نَزَّلۡنَا عَلَیۡکَ الۡقُرۡاٰنَ تَنۡزِیۡلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি পর্যায়ক্রমে আল-কুরআন নাযিল করেছি।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ২৩)

25 ২৫
لَا یَسۡمَعُوۡنَ فِیۡهَا لَغۡوًا وَّ لَا تَاۡثِیۡمًا
অনুবাদ: তারা সেখানে শুনতে পাবে না কোন বেহুদা কথা, এবং না পাপের কথা;
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ২৫)

8 ৮
فَلَمَّا جَآءَهَا نُوۡدِیَ اَنۡۢ بُوۡرِکَ مَنۡ فِی النَّارِ وَ مَنۡ حَوۡلَهَا ؕ وَ سُبۡحٰنَ اللّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর সে যখন সেখানে এসে পৌঁছল, তখন ডেকে বলা হল, ‘বরকতময় যা এ আলোর মধ্যে ও এর চারপাশে আছে। আর সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহ মহাপবিত্র, মহিমান্বিত’।
(আন-নামাল আয়াত: ৮)

29 ২৯
وَ یٰقَوۡمِ لَاۤ اَسۡئَلُکُمۡ عَلَیۡهِ مَالًا ؕ اِنۡ اَجۡرِیَ اِلَّا عَلَی اللّٰهِ وَ مَاۤ اَنَا بِطَارِدِ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا ؕ اِنَّهُمۡ مُّلٰقُوۡا رَبِّهِمۡ وَ لٰکِنِّیۡۤ اَرٰىکُمۡ قَوۡمًا تَجۡهَلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর হে আমার কওম, এর বিনিময়ে আমি তোমাদের কাছে কোন সম্পদ চাই না। আমার প্রতিদান শুধু আল্লাহর কাছে। যারা ঈমান এনেছে, আমি তাদের তাড়িয়ে দিতে পারি না। নিশ্চয় তারা তাদের রবের সাথে সাক্ষাৎ করবে। কিন্তু আমি তো দেখছি তোমরা এক অজ্ঞ জাতি’।
(হূদ আয়াত: ২৯)

86 ৮৬
وَ اِذَا حُیِّیۡتُمۡ بِتَحِیَّۃٍ فَحَیُّوۡا بِاَحۡسَنَ مِنۡهَاۤ اَوۡ رُدُّوۡهَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ حَسِیۡبًا
অনুবাদ: আর যখন তোমাদেরকে সালাম দেয়া হবে তখন তোমরা তার চেয়ে উত্তম সালাম দেবে। অথবা জবাবে তাই দেবে। নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়ে পূর্ণ হিসাবকারী।
(আন-নিসা আয়াত: ৮৬)

5 ৫
وَ الۡاَنۡعَامَ خَلَقَهَا ۚ لَکُمۡ فِیۡهَا دِفۡءٌ وَّ مَنَافِعُ وَ مِنۡهَا تَاۡکُلُوۡنَ
অনুবাদ: আর চতুষ্পদ জন্তুগুলো তিনি তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন তাতে রয়েছে উষ্ণতার উপকরণ ও বিবিধ উপকার। আর তা থেকে তোমরা আহার গ্রহণ কর।
(আন-নাহাল আয়াত: ৫)

103 ১০৩
فَاَرَادَ اَنۡ یَّسۡتَفِزَّهُمۡ مِّنَ الۡاَرۡضِ فَاَغۡرَقۡنٰهُ وَ مَنۡ مَّعَهٗ جَمِیۡعًا
অনুবাদ: অতঃপর সে তাদেরকে দেশ থেকে উৎখাত করার ইচ্ছা করল; তখন আমি তাকে ও তার সাথে যারা ছিল সকলকে ডুবিয়ে দিলাম।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১০৩)

59 ৫৯
وَ تِلۡکَ عَادٌ ۟ۙ جَحَدُوۡا بِاٰیٰتِ رَبِّهِمۡ وَ عَصَوۡا رُسُلَهٗ وَ اتَّبَعُوۡۤا اَمۡرَ کُلِّ جَبَّارٍ عَنِیۡدٍ
অনুবাদ: এই আদ জাতি, তারা তাদের রবের আয়াতসমূহ অস্বীকার করেছিল এবং অমান্য করেছিল তাঁর রাসূলদের, আর তারা অনুসরণ করেছিল প্রত্যেক উদ্ধত, হঠকারীর নির্দেশ।
(হূদ আয়াত: ৫৯)

42 ৪২
اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡکَفَرَۃُ الۡفَجَرَۃُ
অনুবাদ: তারাই কাফির, পাপাচারী।
(আবাসা আয়াত: ৪২)

13 ১৩
قَالَ اِنِّیۡ لَیَحۡزُنُنِیۡۤ اَنۡ تَذۡهَبُوۡا بِهٖ وَ اَخَافُ اَنۡ یَّاۡکُلَهُ الذِّئۡبُ وَ اَنۡتُمۡ عَنۡهُ غٰفِلُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘নিশ্চয় এটা আমাকে কষ্ট দেবে যে, তোমরা তাকে নিয়ে যাবে এবং আমি আশঙ্কা করি, নেকড়ে তাকে খেয়ে ফেলবে, যখন তোমরা তার ব্যাপারে গাফিল থাকবে’।
(ইউসুফ আয়াত: ১৩)

34 ৩৪
قَالَتۡ اِنَّ الۡمُلُوۡکَ اِذَا دَخَلُوۡا قَرۡیَۃً اَفۡسَدُوۡهَا وَ جَعَلُوۡۤا اَعِزَّۃَ اَهۡلِهَاۤ اَذِلَّۃً ۚ وَ کَذٰلِکَ یَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘নিশ্চয় রাজা-বাদশাহরা যখন কোন জনপদে প্রবেশ করে তখন তাকে বিপর্যস্ত করে এবং সেখানকার সম্মানিত অধিবাসীদেরকে অপদস্থ করে। আর তা-ই তারা করবে’।
(আন-নামাল আয়াত: ৩৪)

144 ১৪৪
قَالَ یٰمُوۡسٰۤی اِنِّی اصۡطَفَیۡتُکَ عَلَی النَّاسِ بِرِسٰلٰتِیۡ وَ بِکَلَامِیۡ ۫ۖ فَخُذۡ مَاۤ اٰتَیۡتُکَ وَ کُنۡ مِّنَ الشّٰکِرِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘হে মূসা, আমি আমার রিসালাত ও বাক্যালাপ দ্বারা তোমাকে মানুষের উপর বেছে নিয়েছি। সুতরাং যা কিছু আমি তোমাকে প্রদান করলাম তা গ্রহণ কর এবং শোকর আদায়কারীদের অন্তর্ভুক্ত হও।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১৪৪)

147 ১৪৭
وَ مَا کَانَ قَوۡلَهُمۡ اِلَّاۤ اَنۡ قَالُوۡا رَبَّنَا اغۡفِرۡ لَنَا ذُنُوۡبَنَا وَ اِسۡرَافَنَا فِیۡۤ اَمۡرِنَا وَ ثَبِّتۡ اَقۡدَامَنَا وَ انۡصُرۡنَا عَلَی الۡقَوۡمِ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের কথা শুধু এই ছিল যে, তারা বলল, ‘হে আমাদের রব, আমাদের পাপ ও আমাদের কর্মে সীমালঙ্ঘন ক্ষমা করুন, এবং অবিচল রাখুন আমাদের পা সমূহকে, আর কাফির কওমের উপর আমাদেরকে সাহায্য করুন’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৪৭)

23 ২৩
اِنَّ اللّٰهَ یُدۡخِلُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ یُحَلَّوۡنَ فِیۡهَا مِنۡ اَسَاوِرَ مِنۡ ذَهَبٍ وَّ لُؤۡلُؤًا ؕ وَ لِبَاسُهُمۡ فِیۡهَا حَرِیۡرٌ
অনুবাদ: যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে নিশ্চয় আল্লাহ তাদেরকে দাখিল করবেন এমন জান্নাতে, যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত। যেখানে তাদেরকে সোনার কাঁকন ও মুক্তা দ্বারা অলংকৃত করা হবে এবং যেখানে তাদের পোশাক-পরিচ্ছদ হবে রেশমের।
(আল-হজ্জ আয়াত: ২৩)

40 ৪০
سَلۡهُمۡ اَیُّهُمۡ بِذٰلِکَ زَعِیۡمٌ
অনুবাদ: তুমি তাদেরকে জিজ্ঞাসা কর, কে এ ব্যাপারে যিম্মাদার?
(আল-কলম আয়াত: ৪০)

107 ১০৭
اِنِّیۡ لَکُمۡ رَسُوۡلٌ اَمِیۡنٌ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের জন্য একজন বিশ্বস্ত রাসূল’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১০৭)

33 ৩৩
وَ لَا تَقۡتُلُوا النَّفۡسَ الَّتِیۡ حَرَّمَ اللّٰهُ اِلَّا بِالۡحَقِّ ؕ وَ مَنۡ قُتِلَ مَظۡلُوۡمًا فَقَدۡ جَعَلۡنَا لِوَلِیِّهٖ سُلۡطٰنًا فَلَا یُسۡرِفۡ فِّی الۡقَتۡلِ ؕ اِنَّهٗ کَانَ مَنۡصُوۡرًا
অনুবাদ: আর তোমরা সেই নাফ্সকে হত্যা করো না, যা আল্লাহ হারাম করেছেন, সঙ্গত কারণ ছাড়া। যে অন্যায়ভাবে নিহত হয় আমি অবশ্যই তার অভিভাবককে ক্ষমতা দিয়েছি। সুতরাং হত্যার ব্যাপারে সে সীমালঙ্ঘন করবে না; নিশ্চয় সে হবে সাহায্যপ্রাপ্ত।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৩৩)

11 ১১
اُولٰٓئِکَ الۡمُقَرَّبُوۡنَ
অনুবাদ: তারাই সান্নিধ্যপ্রাপ্ত।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ১১)

9 ৯
اَمِ اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اَوۡلِیَآءَ ۚ فَاللّٰهُ هُوَ الۡوَلِیُّ وَ هُوَ یُحۡیِ الۡمَوۡتٰی ۫ وَ هُوَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: তারা কি তাঁকে বাদ দিয়ে বহু অভিভাবক গ্রহণ করেছে? কিন্তু আল্লাহ, তিনিই হলেন প্রকৃত অভিভাবক; তিনিই মৃতকে জীবিত করেন আর তিনি সকল বিষয়ে সর্বক্ষমতাবান।
(আশ-শূরা আয়াত: ৯)

18 ১৮
مَنۡ کَانَ یُرِیۡدُ الۡعَاجِلَۃَ عَجَّلۡنَا لَهٗ فِیۡهَا مَا نَشَآءُ لِمَنۡ نُّرِیۡدُ ثُمَّ جَعَلۡنَا لَهٗ جَهَنَّمَ ۚ یَصۡلٰىهَا مَذۡمُوۡمًا مَّدۡحُوۡرًا
অনুবাদ: যে দুনিয়া চায় আমি সেখানে তাকে দ্রুত দিয়ে দেই, যা আমি চাই, যার জন্য চাই। তারপর তার জন্য নির্ধারণ করি জাহান্নাম, সেখানে সে প্রবেশ করবে নিন্দিত, বিতাড়িত অবস্থায়।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১৮)

23 ২৩
اِلٰی رَبِّهَا نَاظِرَۃٌ
অনুবাদ: তাদের রবের প্রতি দৃষ্টিনিক্ষেপকারী।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ২৩)

88 ৮৮
فَاسۡتَجَبۡنَا لَهٗ ۙ وَ نَجَّیۡنٰهُ مِنَ الۡغَمِّ ؕ وَ کَذٰلِکَ نُــۨۡجِی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তার ডাকে সাড়া দিয়েছিলাম এবং দুশ্চিন্তা থেকে তাকে উদ্ধার করেছিলাম। আর এভাবেই আমি মুমিনদেরকে উদ্ধার করে থাকি।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৮৮)

146 ১৪৬
وَ کَاَیِّنۡ مِّنۡ نَّبِیٍّ قٰتَلَ ۙ مَعَهٗ رِبِّیُّوۡنَ کَثِیۡرٌ ۚ فَمَا وَهَنُوۡا لِمَاۤ اَصَابَهُمۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ مَا ضَعُفُوۡا وَ مَا اسۡتَکَانُوۡا ؕ وَ اللّٰهُ یُحِبُّ الصّٰبِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর কত নবী ছিল, যার সাথে থেকে অনেক আল্লাহওয়ালা লড়াই করেছে। তবে আল্লাহর পথে তাদের উপর যা আপতিত হয়েছে তার জন্য তারা হতোদ্যম হয়নি। আর তারা দুর্বল হয়নি এবং তারা নত হয়নি। আর আল্লাহ ধৈর্যশীলদেরকে ভালবাসেন।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৪৬)

91 ৯১
وَ مَا قَدَرُوا اللّٰهَ حَقَّ قَدۡرِهٖۤ اِذۡ قَالُوۡا مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ عَلٰی بَشَرٍ مِّنۡ شَیۡءٍ ؕ قُلۡ مَنۡ اَنۡزَلَ الۡکِتٰبَ الَّذِیۡ جَآءَ بِهٖ مُوۡسٰی نُوۡرًا وَّ هُدًی لِّلنَّاسِ تَجۡعَلُوۡنَهٗ قَرَاطِیۡسَ تُبۡدُوۡنَهَا وَ تُخۡفُوۡنَ کَثِیۡرًا ۚ وَ عُلِّمۡتُمۡ مَّا لَمۡ تَعۡلَمُوۡۤا اَنۡتُمۡ وَ لَاۤ اٰبَآؤُکُمۡ ؕ قُلِ اللّٰهُ ۙ ثُمَّ ذَرۡهُمۡ فِیۡ خَوۡضِهِمۡ یَلۡعَبُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহকে যথার্থ সম্মান দেয়নি, যখন তারা বলছে, আল্লাহ কোন মানুষের উপর কিছুই নাযিল করেননি। বল, ‘কে নাযিল করেছে সে কিতাব, যা মূসা নিয়ে এসেছে মানুষের জন্য আলো ও পথনির্দেশস্বরূপ, তোমরা তা বিভিন্ন কাগজে লিখে রাখতে, তোমরা তা প্রকাশ করতে আর অনেক অংশ গোপন রাখতে; আর তোমাদেরকে শিক্ষা দেয়া হয়েছিল যা জানতে না তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষ’? বল, ‘আল্লাহ’। তারপর তাদেরকে ছেড়ে দাও, তারা তাদের অযাচিত সমালোচনায় খেলতে থাকুক।
(আল-আনআম আয়াত: ৯১)

23 ২৩
وَ کَذٰلِکَ مَاۤ اَرۡسَلۡنَا مِنۡ قَبۡلِکَ فِیۡ قَرۡیَۃٍ مِّنۡ نَّذِیۡرٍ اِلَّا قَالَ مُتۡرَفُوۡهَاۤ ۙ اِنَّا وَجَدۡنَاۤ اٰبَآءَنَا عَلٰۤی اُمَّۃٍ وَّ اِنَّا عَلٰۤی اٰثٰرِهِمۡ مُّقۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর এভাবেই তোমাদের পূর্বে যখনই আমি কোন জনপদে সতর্ককারী পাঠিয়েছি, তখনই সেখানকার বিলাসপ্রিয়রা বলেছে, ‘নিশ্চয় আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে এক মতাদর্শের উপর পেয়েছি এবং নিশ্চয় আমরা তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করব’।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ২৩)

80 ৮০
وَ لَکُمۡ فِیۡهَا مَنَافِعُ وَ لِتَبۡلُغُوۡا عَلَیۡهَا حَاجَۃً فِیۡ صُدُوۡرِکُمۡ وَ عَلَیۡهَا وَ عَلَی الۡفُلۡکِ تُحۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর এতে তোমাদের জন্য রয়েছে অনেক উপকার এবং যাতে তোমরা নিজদের অন্তরে যে প্রয়োজন অনুভব কর, ওগুলো দ্বারা তা পূর্ণ করতে পার। ওগুলোর উপর আর নৌযানের উপর তোমাদেরকে বহন করা হয়।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৮০)

55 ৫৫
اُدۡعُوۡا رَبَّکُمۡ تَضَرُّعًا وَّ خُفۡیَۃً ؕ اِنَّهٗ لَا یُحِبُّ الۡمُعۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: তোমরা তোমাদের রবকে ডাক অনুনয় বিনয় করে ও চুপিসারে। নিশ্চয় তিনি পছন্দ করেন না সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে।
(আল-আরাফ আয়াত: ৫৫)

79 ৭৯
اَللّٰهُ الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمُ الۡاَنۡعَامَ لِتَرۡکَبُوۡا مِنۡهَا وَ مِنۡهَا تَاۡکُلُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহই তোমাদের জন্য গবাদি পশু সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা এদের কতকের উপর আরোহণ করতে পার আর কতক তোমরা খেতে পার।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৭৯)

71 ৭১
وَ اللّٰهُ فَضَّلَ بَعۡضَکُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ فِی الرِّزۡقِ ۚ فَمَا الَّذِیۡنَ فُضِّلُوۡا بِرَآدِّیۡ رِزۡقِهِمۡ عَلٰی مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُهُمۡ فَهُمۡ فِیۡهِ سَوَآءٌ ؕ اَفَبِنِعۡمَۃِ اللّٰهِ یَجۡحَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ রিয্ক তোমাদের কতককে কতকের উপর প্রাধান্য দিয়েছেন; কিন্তু যাদেরকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে, তারা তাদের রিয্ক দাসদাসীদের ফিরিয়ে দেয় না। (এই ভয়ে যে,) তারা তাতে সমান হয়ে যাবে। তবে তারা কি আল্লাহর নিআমতকে অস্বীকার করছে?
(আন-নাহাল আয়াত: ৭১)

42 ৪২
اِلَّا مَنۡ رَّحِمَ اللّٰهُ ؕ اِنَّهٗ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: সে ছাড়া, যার প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেন। নিশ্চয় তিনিই মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
(আদ-দুখান আয়াত: ৪২)

21 ২১
اِنَّ الَّذِیۡنَ یَکۡفُرُوۡنَ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ وَ یَقۡتُلُوۡنَ النَّبِیّٖنَ بِغَیۡرِ حَقٍّ ۙ وَّ یَقۡتُلُوۡنَ الَّذِیۡنَ یَاۡمُرُوۡنَ بِالۡقِسۡطِ مِنَ النَّاسِ ۙ فَبَشِّرۡهُمۡ بِعَذَابٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করে এবং অন্যায়ভাবে নবীদেরকে হত্যা করে, আর মানুষের মধ্য থেকে যারা ন্যায়-পরায়ণতার নির্দেশ দেয় তাদেরকে হত্যা করে, তুমি তাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাবের সুসংবাদ দাও।
(আলে-ইমরান আয়াত: ২১)

94 ৯৪
وَ لَمَّا جَآءَ اَمۡرُنَا نَجَّیۡنَا شُعَیۡبًا وَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَعَهٗ بِرَحۡمَۃٍ مِّنَّا وَ اَخَذَتِ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوا الصَّیۡحَۃُ فَاَصۡبَحُوۡا فِیۡ دِیَارِهِمۡ جٰثِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন আমার আদেশ আসল, তখন শু‘আইব ও তার সাথে যারা ঈমান এনেছে, তাদেরকে আমার পক্ষ থেকে রহমত দ্বারা নাজাত দিলাম এবং যারা যুলম করেছিল তাদেরকে পাকড়াও করল বিকট আওয়াজ। ফলে তারা নিজ নিজ গৃহে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকল।
(হূদ আয়াত: ৯৪)

78 ৭৮
اِنَّ رَبَّکَ یَقۡضِیۡ بَیۡنَهُمۡ بِحُکۡمِهٖ ۚ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার রব নিজের বিচার-প্রজ্ঞা দ্বারা তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন; আর তিনি মহাপরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ।
(আন-নামাল আয়াত: ৭৮)

18 ১৮
وَ الۡقَمَرِ اِذَا اتَّسَقَ
অনুবাদ: আর চাঁদের কসম, যখন তা পরিপূর্ণ হয়।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ১৮)

11 ১১
اِنَّا لَمَّا طَغَا الۡمَآءُ حَمَلۡنٰکُمۡ فِی الۡجَارِیَۃِ
অনুবাদ: যখন জলোচ্ছ্বাস হল, অবশ্যই তখন আমি তোমাদেরকে নৌযানে আরোহণ করিয়েছি।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ১১)

96 ৯৬
اِنَّ الَّذِیۡنَ حَقَّتۡ عَلَیۡهِمۡ کَلِمَتُ رَبِّکَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যাদের উপর তোমার রবের বাণী সত্য হয়েছে, তারা ঈমান আনবে না;
(ইউনুস আয়াত: ৯৬)

28 ২৮
ضَرَبَ لَکُمۡ مَّثَلًا مِّنۡ اَنۡفُسِکُمۡ ؕ هَلۡ لَّکُمۡ مِّنۡ مَّا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُکُمۡ مِّنۡ شُرَکَآءَ فِیۡ مَا رَزَقۡنٰکُمۡ فَاَنۡتُمۡ فِیۡهِ سَوَآءٌ تَخَافُوۡنَهُمۡ کَخِیۡفَتِکُمۡ اَنۡفُسَکُمۡ ؕ کَذٰلِکَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য থেকে একটি উপমা বর্ণনা করেছেন; আমি তোমাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তাতে তোমাদের অধিকারভুক্ত দাস-দাসীরা কি অংশীদার? ফলে তোমরা কি এ বিষয়ে সমান? তোমরা কি তাদেরকে তেমনভাবে ভয় কর যেমনভাবে ভয় কর তোমাদের পরস্পরকে*? এভাবেই আমি নিদর্শনাবলী বিস্তারিত বর্ণনা করেছি সে কওমের জন্য যারা উপলব্ধি করে।
(আর-রুম আয়াত: ২৮)

136 ১৩৬
فَانۡتَقَمۡنَا مِنۡهُمۡ فَاَغۡرَقۡنٰهُمۡ فِی الۡیَمِّ بِاَنَّهُمۡ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا وَ کَانُوۡا عَنۡهَا غٰفِلِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তাদের থেকে প্রতিশোধ নিলাম, ফলে তাদেরকে সমুদ্রে ডুবিয়ে দিলাম। কারণ তারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে এবং এ সম্পর্কে তারা ছিল গাফেল ।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৩৬)

68 ৬৮
وَّ لَهَدَیۡنٰهُمۡ صِرَاطًا مُّسۡتَقِیۡمًا
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি প্রদর্শন করতাম তাদেরকে সরল পথ।
(আন-নিসা আয়াত: ৬৮)

40 ৪০
مَنۡ یَّاۡتِیۡهِ عَذَابٌ یُّخۡزِیۡهِ وَ یَحِلُّ عَلَیۡهِ عَذَابٌ مُّقِیۡمٌ
অনুবাদ: কার উপর লাঞ্ছনাদায়ক আযাব আসবে এবং কার উপর স্থায়ী আযাব আপতিত হবে?
(আয-যুমার আয়াত: ৪০)

125 ১২৫
اَتَدۡعُوۡنَ بَعۡلًا وَّ تَذَرُوۡنَ اَحۡسَنَ الۡخَالِقِیۡنَ
অনুবাদ: তোমরা কি ‘বা’ল’ কে* ডাকবে এবং পরিত্যাগ করবে সর্বোত্তম সৃষ্টিকর্তা-
(আস-সাফফাত আয়াত: ১২৫)

16 ১৬
وَ اذۡکُرۡ فِی الۡکِتٰبِ مَرۡیَمَ ۘ اِذِ انۡتَبَذَتۡ مِنۡ اَهۡلِهَا مَکَانًا شَرۡقِیًّا
অনুবাদ: আর স্মরণ কর এই কিতাবে মারইয়ামকে যখন সে তার পরিবারবর্গ থেকে পৃথক হয়ে পূর্ব দিকের কোন এক স্থানে চলে গেল।
(মারইয়াম আয়াত: ১৬)

143 ১৪৩
وَ لَقَدۡ کُنۡتُمۡ تَمَنَّوۡنَ الۡمَوۡتَ مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ تَلۡقَوۡهُ ۪ فَقَدۡ رَاَیۡتُمُوۡهُ وَ اَنۡتُمۡ تَنۡظُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা অবশ্যই মৃত্যু কামনা করতে, তার সাথে সাক্ষাতের পূর্বে। অতএব তোমরা তো তা দেখেছই এমতাবস্থায় যে, তোমরা তাকাচ্ছিলে ।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৪৩)

13 ১৩
ثُمَّ جَعَلۡنٰهُ نُطۡفَۃً فِیۡ قَرَارٍ مَّکِیۡنٍ
অনুবাদ: তারপর আমি তাকে শুক্ররূপে সংরক্ষিত আধারে স্থাপন করেছি।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১৩)

87 ৮৭
رَضُوۡا بِاَنۡ یَّکُوۡنُوۡا مَعَ الۡخَوَالِفِ وَ طُبِعَ عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ فَهُمۡ لَا یَفۡقَهُوۡنَ
অনুবাদ: তারা পেছনে থাকা লোকদের সাথে থাকা বেছে নিল এবং তাদের অন্তরসমূহের উপর মোহর এঁটে দেয়া হল, ফলে তারা বুঝতে পারে না ।
(আত-তাওবা আয়াত: ৮৭)

34 ৩৪
اِنَّا کَذٰلِکَ نَفۡعَلُ بِالۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: অপরাধীদের সাথে আমি এমন আচরণই করে থাকি।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৩৪)

36 ৩৬
فَلَمَّا جَآءَ سُلَیۡمٰنَ قَالَ اَتُمِدُّوۡنَنِ بِمَالٍ ۫ فَمَاۤ اٰتٰىنِۦَ اللّٰهُ خَیۡرٌ مِّمَّاۤ اٰتٰىکُمۡ ۚ بَلۡ اَنۡتُمۡ بِهَدِیَّتِکُمۡ تَفۡرَحُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর দূত যখন সুলাইমানের কাছে আসল, তখন সে বলল, ‘তোমরা কি আমাকে সম্পদ দ্বারা সাহায্য করতে চাচ্ছ? সুতরাং আল্লাহ আমাকে যা দিয়েছেন তা তোমাদেরকে যা দিয়েছেন তা থেকে উত্তম। বরং তোমরা তোমাদের উপঢৌকন নিয়ে খুশি হও’।
(আন-নামাল আয়াত: ৩৬)

71 ৭১
یُطَافُ عَلَیۡهِمۡ بِصِحَافٍ مِّنۡ ذَهَبٍ وَّ اَکۡوَابٍ ۚ وَ فِیۡهَا مَا تَشۡتَهِیۡهِ الۡاَنۡفُسُ وَ تَلَذُّ الۡاَعۡیُنُ ۚ وَ اَنۡتُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: স্বর্ণখচিত থালা ও পানপাত্র নিয়ে তাদেরকে প্রদক্ষিণ করা হবে, সেখানে মন যা চায় আর যাতে চোখ তৃপ্ত হয় তা-ই থাকবে এবং সেখানে তোমরা হবে স্থায়ী।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৭১)

11 ১১
وَ لَنۡ یُّؤَخِّرَ اللّٰهُ نَفۡسًا اِذَا جَآءَ اَجَلُهَا ؕ وَ اللّٰهُ خَبِیۡرٌۢ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ কখনো কোন প্রাণকেই অবকাশ দেবেন না, যখন তার নির্ধারিত সময় এসে যাবে। আর তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত।
(আল-মুনাফিকূন আয়াত: ১১)

269 ২৬৯
یُّؤۡتِی الۡحِکۡمَۃَ مَنۡ یَّشَآءُ ۚ وَ مَنۡ یُّؤۡتَ الۡحِکۡمَۃَ فَقَدۡ اُوۡتِیَ خَیۡرًا کَثِیۡرًا ؕ وَ مَا یَذَّکَّرُ اِلَّاۤ اُولُوا الۡاَلۡبَابِ
অনুবাদ: তিনি যাকে চান প্রজ্ঞা দান করেন। আর যাকে প্রজ্ঞা দেয়া হয়, তাকে অনেক কল্যাণ দেয়া হয়। আর বিবেক সম্পন্নগণই উপদেশ গ্রহণ করে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৬৯)

34 ৩৪
اِنَّا مُنۡزِلُوۡنَ عَلٰۤی اَهۡلِ هٰذِهِ الۡقَرۡیَۃِ رِجۡزًا مِّنَ السَّمَآءِ بِمَا کَانُوۡا یَفۡسُقُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমরা এ জনপদবাসীর উপর আসমান থেকে শাস্তি নাযিল করব। কারণ তারা পাপাচার করত।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৩৪)

127 ১২৭
وَ اِذۡ یَرۡفَعُ اِبۡرٰهٖمُ الۡقَوَاعِدَ مِنَ الۡبَیۡتِ وَ اِسۡمٰعِیۡلُ ؕ رَبَّنَا تَقَبَّلۡ مِنَّا ؕ اِنَّکَ اَنۡتَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীম ও ইসমাঈল কাবার ভিত্গুলো উঠাচ্ছিল (এবং বলছিল,) ‘হে আমাদের রব, আমাদের পক্ষ থেকে কবূল করুন। নিশ্চয় আপনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী’।
(আল-বাকারা আয়াত: ১২৭)

55 ৫৫
اَلَاۤ اِنَّ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ اَلَاۤ اِنَّ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقٌّ وَّ لٰکِنَّ اَکۡثَرَهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: জেনে রাখ, নিশ্চয় আসমানসমূহ ও যমীনে যা আছে, তা আল্লাহরই। জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য, কিন্তু তাদের অধিকাংশই জানে না।
(ইউনুস আয়াত: ৫৫)

29 ২৯
بَلۡ مَتَّعۡتُ هٰۤؤُلَآءِ وَ اٰبَآءَهُمۡ حَتّٰی جَآءَهُمُ الۡحَقُّ وَ رَسُوۡلٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: বরং তাদের কাছে সত্য ও স্পষ্ট বর্ণনাকারী রাসূল আগমন না করা পর্যন্ত আমি তাদের এবং তাদের পিতৃপুরুষদের ভোগ করার সুযোগ দিয়েছিলাম।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ২৯)

134 ১৩৪
اِنَّ مَا تُوۡعَدُوۡنَ لَاٰتٍ ۙ وَّ مَاۤ اَنۡتُمۡ بِمُعۡجِزِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমাদেরকে যে ওয়াদা দেয়া হচ্ছে, তা অবশ্যই আসবে এবং (এ ব্যাপারে তাঁকে) তোমরা অক্ষম করতে পারবে না।
(আল-আনআম আয়াত: ১৩৪)

60 ৬০
اِنَّمَا الصَّدَقٰتُ لِلۡفُقَرَآءِ وَ الۡمَسٰکِیۡنِ وَ الۡعٰمِلِیۡنَ عَلَیۡهَا وَ الۡمُؤَلَّفَۃِ قُلُوۡبُهُمۡ وَ فِی الرِّقَابِ وَ الۡغٰرِمِیۡنَ وَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ ابۡنِ السَّبِیۡلِ ؕ فَرِیۡضَۃً مِّنَ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় সদাকা হচ্ছে ফকীর ও মিসকীনদের জন্য এবং এতে নিয়োজিত কর্মচারীদের জন্য, আর যাদের অন্তর আকৃষ্ট করতে হয় তাদের জন্য; (তা বণ্টন করা যায়) দাস আযাদ করার ক্ষেত্রে, ঋণগ্রস্তদের মধ্যে, আল্লাহর রাস্তায় এবং মুসাফিরদের মধ্যে। এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত, আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
(আত-তাওবা আয়াত: ৬০)

21 ২১
یُعَذِّبُ مَنۡ یَّشَآءُ وَ یَرۡحَمُ مَنۡ یَّشَآءُ ۚ وَ اِلَیۡهِ تُقۡلَبُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি যাকে ইচ্ছা আযাব দেবেন এবং যাকে ইচ্ছা দয়া করবেন, আর তাঁর কাছেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ২১)

265 ২৬৫
وَ مَثَلُ الَّذِیۡنَ یُنۡفِقُوۡنَ اَمۡوَالَهُمُ ابۡتِغَآءَ مَرۡضَاتِ اللّٰهِ وَ تَثۡبِیۡتًا مِّنۡ اَنۡفُسِهِمۡ کَمَثَلِ جَنَّۃٍۭ بِرَبۡوَۃٍ اَصَابَهَا وَابِلٌ فَاٰتَتۡ اُکُلَهَا ضِعۡفَیۡنِ ۚ فَاِنۡ لَّمۡ یُصِبۡهَا وَابِلٌ فَطَلٌّ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: আর যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ ও নিজদেরকে সুদৃঢ় রাখার লক্ষ্যে সম্পদ ব্যয় করে, তাদের উপমা উঁচু ভূমিতে অবস্থিত বাগানের মত, যাতে পড়েছে প্রবল বৃষ্টি। ফলে তা দ্বিগুণ ফল-ফলাদি উৎপন্ন করেছে। আর যদি তাতে প্রবল বৃষ্টি নাও পড়ে, তবে হালকা বৃষ্টি (যথেষ্ট)। আর আল্লাহ তোমরা যা আমল কর, সে ব্যাপারে সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৬৫)

27 ২৭
ثُمَّ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یُخۡزِیۡهِمۡ وَ یَقُوۡلُ اَیۡنَ شُرَکَآءِیَ الَّذِیۡنَ کُنۡتُمۡ تُشَآقُّوۡنَ فِیۡهِمۡ ؕ قَالَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡعِلۡمَ اِنَّ الۡخِزۡیَ الۡیَوۡمَ وَ السُّوۡٓءَ عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে লাঞ্ছিত করবেন এবং বলবেন, ‘কোথায় আমার শরীকরা, যাদের ব্যাপারে তোমরা (মুমিনদের) বিরোধীতা করতে’? যাদেরকে জ্ঞান দেয়া হয়েছে, তারা বলবে, ‘নিশ্চয় লাঞ্ছনা ও দুর্গতি আজ কাফিরদের উপর।’
(আন-নাহাল আয়াত: ২৭)

27 ২৭
وَ یَقُوۡلُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَوۡ لَاۤ اُنۡزِلَ عَلَیۡهِ اٰیَۃٌ مِّنۡ رَّبِّهٖ ؕ قُلۡ اِنَّ اللّٰهَ یُضِلُّ مَنۡ یَّشَآءُ وَ یَهۡدِیۡۤ اِلَیۡهِ مَنۡ اَنَابَ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করেছে, তারা বলে, ‘তার নিকট তার রবের পক্ষ থেকে কোন নিদর্শন কেন নাযিল হয় না’? বল, ‘নিশ্চয় আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যে তাঁর অভিমুখী হয়, তাকে তিনি তাঁর দিকে পথ দেখান’।
(আর-রাদ আয়াত: ২৭)

12 ১২
وَ اِذَا مَسَّ الۡاِنۡسَانَ الضُّرُّ دَعَانَا لِجَنۡۢبِهٖۤ اَوۡ قَاعِدًا اَوۡ قَآئِمًا ۚ فَلَمَّا کَشَفۡنَا عَنۡهُ ضُرَّهٗ مَرَّ کَاَنۡ لَّمۡ یَدۡعُنَاۤ اِلٰی ضُرٍّ مَّسَّهٗ ؕ کَذٰلِکَ زُیِّنَ لِلۡمُسۡرِفِیۡنَ مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন মানুষকে বিপদ স্পর্শ করে, তখন সে শুয়ে, বসে বা দাঁড়িয়ে আমাকে ডাকে। অতঃপর আমি যখন তার বিপদ দূর করে দেই, তখন সে এমনভাবে চলতে থাকে মনে হয় যেন তাকে কোন বিপদ স্পর্শ করার কারণে সে আমাকে ডাকেনি। এভাবেই সীমালঙ্ঘনকারীদের জন্য তারা যা আমল করত তা শোভিত করে দেয়া হয়েছে।
(ইউনুস আয়াত: ১২)

80 ৮০
وَ حَآجَّهٗ قَوۡمُهٗ ؕ قَالَ اَتُحَآجُّوۡٓنِّیۡ فِی اللّٰهِ وَ قَدۡ هَدٰىنِ ؕ وَ لَاۤ اَخَافُ مَا تُشۡرِکُوۡنَ بِهٖۤ اِلَّاۤ اَنۡ یَّشَآءَ رَبِّیۡ شَیۡئًا ؕ وَسِعَ رَبِّیۡ کُلَّ شَیۡءٍ عِلۡمًا ؕ اَفَلَا تَتَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তার কওম তার সাথে বাদানুবাদ করল। সে বলল, তোমরা কি বাদানুবাদ করছ আমার সাথে আল্লাহর ব্যাপারে, অথচ তিনি আমাকে হিদায়াত দিয়েছেন? তোমরা তাঁর সাথে যা শরীক কর, আমি তাকে ভয় করি না, তবে আমার রব যদি কিছু করতে চান। আমার রব ইলম দ্বারা সব কিছু পরিব্যাপ্ত করে আছেন। অতঃপর তোমরা কি উপদেশ গ্রহণ করবে না’?
(আল-আনআম আয়াত: ৮০)

86 ৮৬
فَرَجَعَ مُوۡسٰۤی اِلٰی قَوۡمِهٖ غَضۡبَانَ اَسِفًا ۬ۚ قَالَ یٰقَوۡمِ اَلَمۡ یَعِدۡکُمۡ رَبُّکُمۡ وَعۡدًا حَسَنًا ۬ؕ اَفَطَالَ عَلَیۡکُمُ الۡعَهۡدُ اَمۡ اَرَدۡتُّمۡ اَنۡ یَّحِلَّ عَلَیۡکُمۡ غَضَبٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ فَاَخۡلَفۡتُمۡ مَّوۡعِدِیۡ
অনুবাদ: তারপর মূসা ক্রোধ ও দুঃখভরে তার কওমের কাছে ফিরে গেল। সে বলল, ‘হে কওম, তোমাদের রব কি তোমাদের সাথে এক উত্তম ওয়াদা করেননি? তোমাদের কাছে কি সেই ওয়াদার সময় দীর্ঘ হয়ে গেছে? নাকি তোমরা চেয়েছ যে, তোমাদের উপর তোমাদের রবের গযব পতিত হোক? তাই তোমরা আমার সাথে কৃত ওয়াদা ভঙ্গ করলে’?
(ত্ব-হা আয়াত: ৮৬)

19 ১৯
فَلَمَّاۤ اَنۡ اَرَادَ اَنۡ یَّبۡطِشَ بِالَّذِیۡ هُوَ عَدُوٌّ لَّهُمَا ۙ قَالَ یٰمُوۡسٰۤی اَتُرِیۡدُ اَنۡ تَقۡتُلَنِیۡ کَمَا قَتَلۡتَ نَفۡسًۢا بِالۡاَمۡسِ ٭ۖ اِنۡ تُرِیۡدُ اِلَّاۤ اَنۡ تَکُوۡنَ جَبَّارًا فِی الۡاَرۡضِ وَ مَا تُرِیۡدُ اَنۡ تَکُوۡنَ مِنَ الۡمُصۡلِحِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর মূসা যখন উভয়েরই শত্রুকে ধরতে চাইল, তখন লোকটি বলে উঠল, ‘হে মূসা, তুমি কি আমাকেও হত্যা করতে চাও? যেমন গতকাল একটি লোককে তুমি হত্যা করেছ? তুমি তো যমীনে কেবল স্বৈরাচারী হতে চাচ্ছ। আর তুমি তো সংশোধনকারীদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে চাচ্ছ না’।
(আল-কাসাস আয়াত: ১৯)

65 ৬৫
وَ لَقَدۡ عَلِمۡتُمُ الَّذِیۡنَ اعۡتَدَوۡا مِنۡکُمۡ فِی السَّبۡتِ فَقُلۡنَا لَهُمۡ کُوۡنُوۡا قِرَدَۃً خٰسِئِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের মধ্যে যারা শনিবারের ব্যাপারে সীমালঙ্ঘন করেছিল, তাদেরকে অবশ্যই তোমরা জান। অতঃপর আমি তাদেরকে বললাম, ‘তোমরা নিকৃষ্ট বানর হয়ে যাও’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৬৫)

22 ২২
وَ عَلَیۡهَا وَ عَلَی الۡفُلۡکِ تُحۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর এসব পশু ও নৌকায় তোমাদেরকে আরোহণ করানো হয়।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ২২)

36 ৩৬
اَمۡ خَلَقُوا السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ ۚ بَلۡ لَّا یُوۡقِنُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছে? বরং তারা দৃঢ় বিশ্বাস করে না।
(আত-তূর আয়াত: ৩৬)

120 ১২০
اِنۡ تَمۡسَسۡکُمۡ حَسَنَۃٌ تَسُؤۡهُمۡ ۫ وَ اِنۡ تُصِبۡکُمۡ سَیِّئَۃٌ یَّفۡرَحُوۡا بِهَا ؕ وَ اِنۡ تَصۡبِرُوۡا وَ تَتَّقُوۡا لَا یَضُرُّکُمۡ کَیۡدُهُمۡ شَیۡـًٔا ؕ اِنَّ اللّٰهَ بِمَا یَعۡمَلُوۡنَ مُحِیۡطٌ
অনুবাদ: যদি তোমাদেরকে কোন কল্যাণ স্পর্শ করে, তখন তাদের কষ্ট হয়। আর যদি তোমাদেরকে মন্দ স্পর্শ করে, তখন তারা তাতে খুশি হয়। আর যদি তোমরা ধৈর্য ধর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, তাহলে তাদের ষড়যন্ত্র তোমাদের কিছু ক্ষতি করবে না। নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা করে, তা পরিবেষ্টনকারী ।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১২০)

168 ১৬৮
اَلَّذِیۡنَ قَالُوۡا لِاِخۡوَانِهِمۡ وَ قَعَدُوۡا لَوۡ اَطَاعُوۡنَا مَا قُتِلُوۡا ؕ قُلۡ فَادۡرَءُوۡا عَنۡ اَنۡفُسِکُمُ الۡمَوۡتَ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: যারা তাদের ভাইদেরকে বলেছিল এবং বসেছিল, ‘যদি তারা আমাদের অনুকরণ করত, তারা নিহত হত না’। বল, ‘তাহলে তোমরা তোমাদের নিজ থেকে মৃত্যুকে দূরে সরাও যদি তোমরা সত্যবাদী হও’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৬৮)

3 ৩
لَعَلَّکَ بَاخِعٌ نَّفۡسَکَ اَلَّا یَکُوۡنُوۡا مُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: তারা মুমিন হবে না বলে হয়ত তুমি আত্মবিনাশী হয়ে পড়বে।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৩)

148 ১৪৮
لَا یُحِبُّ اللّٰهُ الۡجَهۡرَ بِالسُّوۡٓءِ مِنَ الۡقَوۡلِ اِلَّا مَنۡ ظُلِمَ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ سَمِیۡعًا عَلِیۡمًا
অনুবাদ: মন্দ কথার প্রচার আল্লাহ পছন্দ করেন না, তবে কারো উপর যুলম করা হলে ভিন্ন কথা। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী।
(আন-নিসা আয়াত: ১৪৮)

24 ২৪
قُلۡ هُوَ الَّذِیۡ ذَرَاَکُمۡ فِی الۡاَرۡضِ وَ اِلَیۡهِ تُحۡشَرُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তিনিই তোমাদেরকে যমীনে সৃষ্টি করেছেন এবং তাঁর কাছেই তোমাদেরকে সমবেত করা হবে’।
(আল-মুলক আয়াত: ২৪)

7 ৭
وَ اذۡکُرُوۡا نِعۡمَۃَ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ وَ مِیۡثَاقَهُ الَّذِیۡ وَاثَقَکُمۡ بِهٖۤ ۙ اِذۡ قُلۡتُمۡ سَمِعۡنَا وَ اَطَعۡنَا ۫ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلِیۡمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, তোমাদের উপর আল্লাহর নিআমত এবং তাঁর অঙ্গীকার, যা তিনি তোমাদের থেকে নিয়েছেন। যখন তোমরা বললে, ‘আমরা শুনেছি এবং আনুগত্য করেছি’ আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ অন্তরের বিষয় সম্পর্কে বিশেষ অবগত।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৭)

13 ১৩
ثُلَّۃٌ مِّنَ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: বহুসংখ্যক হবে পূর্ববর্তীদের মধ্য থেকে,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ১৩)

17 ১৭
وَ اَمَّا ثَمُوۡدُ فَهَدَیۡنٰهُمۡ فَاسۡتَحَبُّوا الۡعَمٰی عَلَی الۡهُدٰی فَاَخَذَتۡهُمۡ صٰعِقَۃُ الۡعَذَابِ الۡهُوۡنِ بِمَا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর সামূদ সম্প্রদায়, আমি তাদেরকে সঠিক পথের নির্দেশনা দিয়েছিলাম; কিন্তু তারা সঠিক পথে চলার পরিবর্তে অন্ধ পথে চলাই পছন্দ করেছিল। ফলে তাদের অর্জনের কারণেই লাঞ্ছনাদায়ক আযাবের বজ্রাঘাত তাদেরকে পাকড়াও করল।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ১৭)

12 ১২
لَهٗ مَقَالِیۡدُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ۚ یَبۡسُطُ الرِّزۡقَ لِمَنۡ یَّشَآءُ وَ یَقۡدِرُ ؕ اِنَّهٗ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আসমানসমূহ ও যমীনের চাবি তাঁর কাছে; যার জন্য ইচ্ছা তিনি রিয্ক প্রশস্ত করেন এবং নিয়ন্ত্রিত করেন; নিশ্চয় তিনি সকল বিষয়ে সর্বজ্ঞাত।
(আশ-শূরা আয়াত: ১২)

8 ৮
اِنَّهَا عَلَیۡهِمۡ مُّؤۡصَدَۃٌ ۙ
অনুবাদ: নিশ্চয় তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে।
(আল-হুমাযা আয়াত: ৮)

41 ৪১
وَ اسۡتَمِعۡ یَوۡمَ یُنَادِ الۡمُنَادِ مِنۡ مَّکَانٍ قَرِیۡبٍ
অনুবাদ: মনোনিবেশ কর, যেদিন একজন ঘোষক নিকটবর্তী কোন স্থান থেকে ডাকতে থাকবে।
(কাফ আয়াত: ৪১)

199 ১৯৯
وَ اِنَّ مِنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ لَمَنۡ یُّؤۡمِنُ بِاللّٰهِ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکُمۡ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡهِمۡ خٰشِعِیۡنَ لِلّٰهِ ۙ لَا یَشۡتَرُوۡنَ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ ثَمَنًا قَلِیۡلًا ؕ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ اَجۡرُهُمۡ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ سَرِیۡعُ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় আহলে কিতাবদের মধ্যে এমন লোক রয়েছে, যে আল্লাহর জন্য বিনীত হয়ে ঈমান আনে আল্লাহর প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে তোমাদের প্রতি, আর যা নাযিল করা হয়েছে তাদের প্রতি। তারা আল্লাহর আয়াতসমূহ স্বল্পমূল্যের বিনিময়ে বিক্রয় করে না। তাদের জন্য রয়েছে তাদের রবের নিকট পুরস্কার। নিশ্চয় আল্লাহ অতি দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৯৯)

127 ১২৭
وَ مَاۤ اَسۡـَٔلُکُمۡ عَلَیۡهِ مِنۡ اَجۡرٍ ۚ اِنۡ اَجۡرِیَ اِلَّا عَلٰی رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর এর উপর আমি তোমাদের কাছে কোন পারিশ্রমিক চাই না; আমার প্রতিদান কেবল সৃষ্টিকুলের রবের নিকট’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১২৭)

38 ৩৮
اِنَّ اللّٰهَ عٰلِمُ غَیۡبِ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ اِنَّهٗ عَلِیۡمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ আসমানসমূহ ও যমীনের গায়েবী বিষয়ের জ্ঞানী, অন্তরসমূহে যা রয়েছে সে বিষয়েও তিনি সবিশেষ অবগত।
(ফাতির আয়াত: ৩৮)

162 ১৬২
مَاۤ اَنۡتُمۡ عَلَیۡهِ بِفٰتِنِیۡنَ
অনুবাদ: তোমরা আল্লাহর ব্যাপারে (মুমিনদের) কাউকে বিভ্রান্ত করতে পারবে না।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৬২)

11 ১১
قُلۡ یَتَوَفّٰىکُمۡ مَّلَکُ الۡمَوۡتِ الَّذِیۡ وُکِّلَ بِکُمۡ ثُمَّ اِلٰی رَبِّکُمۡ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমাদেরকে মৃত্যু দেবে মৃত্যুর ফেরেশতা যাকে তোমাদের জন্য নিয়োগ করা হয়েছে। তারপর তোমাদের রবের নিকট তোমাদেরকে ফিরিয়ে আনা হবে’।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ১১)

44 ৪৪
وَ اِذۡ یُرِیۡکُمُوۡهُمۡ اِذِ الۡتَقَیۡتُمۡ فِیۡۤ اَعۡیُنِکُمۡ قَلِیۡلًا وَّ یُقَلِّلُکُمۡ فِیۡۤ اَعۡیُنِهِمۡ لِیَقۡضِیَ اللّٰهُ اَمۡرًا کَانَ مَفۡعُوۡلًا ؕ وَ اِلَی اللّٰهِ تُرۡجَعُ الۡاُمُوۡرُ
অনুবাদ: আর যখন তোমরা মুখোমুখি হয়েছিলে, তিনি তোমাদের চোখে তাদেরকে স্বল্প দেখিয়েছিলেন এবং তাদের চোখেও তোমাদেরকে স্বল্প দেখিয়েছিলেন যাতে আল্লাহ সম্পন্ন করেন এমন কাজ যা হওয়ারই ছিল এবং আল্লাহর দিকেই সকল বিষয় ফেরানো হবে।
(আল-আনফাল আয়াত: ৪৪)

60 ৬০
فَتَوَلّٰی فِرۡعَوۡنُ فَجَمَعَ کَیۡدَهٗ ثُمَّ اَتٰی
অনুবাদ: অতঃপর ফির‘আউন উঠে গেল। তারপর সে তার কৌশল একত্র করল, তারপর সে আসল।
(ত্ব-হা আয়াত: ৬০)

26 ২৬
وَّ زُرُوۡعٍ وَّ مَقَامٍ کَرِیۡمٍ
অনুবাদ: শ্যামল শস্যক্ষেত ও সুরম্য বাসস্থান,
(আদ-দুখান আয়াত: ২৬)

61 ৬১
وَ لَئِنۡ سَاَلۡتَهُمۡ مَّنۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ وَ سَخَّرَ الشَّمۡسَ وَ الۡقَمَرَ لَیَقُوۡلُنَّ اللّٰهُ ۚ فَاَنّٰی یُؤۡفَکُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তুমি তাদেরকে প্রশ্ন কর, ‘কে আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন এবং চাঁদ ও সূর্যকে নিয়োজিত করেছেন’? তারা অবশ্যই বলবে, ‘আল্লাহ’। তাহলে কোথায় তাদের ফিরানো হচ্ছে ?
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৬১)

21 ২১
عٰلِیَهُمۡ ثِیَابُ سُنۡدُسٍ خُضۡرٌ وَّ اِسۡتَبۡرَقٌ ۫ وَّ حُلُّوۡۤا اَسَاوِرَ مِنۡ فِضَّۃٍ ۚ وَ سَقٰهُمۡ رَبُّهُمۡ شَرَابًا طَهُوۡرًا
অনুবাদ: তাদের উপর থাকবে সবুজ ও মিহি রেশমের পোশাক এবং মোটা রেশমের পোশাক, আর তাদেরকে পরিধান করানো হবে রূপার চুড়ি এবং তাদের রব তাদেরকে পান করাবেন পবিত্র পানীয়।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ২১)

59 ৫৯
وَ مَا کَانَ رَبُّکَ مُهۡلِکَ الۡقُرٰی حَتّٰی یَبۡعَثَ فِیۡۤ اُمِّهَا رَسُوۡلًا یَّتۡلُوۡا عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتِنَا ۚ وَ مَا کُنَّا مُهۡلِکِی الۡقُرٰۤی اِلَّا وَ اَهۡلُهَا ظٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমার রব কোন জনপদকে ধ্বংস করেন না, যতক্ষণ না তিনি তার মূল ভূখন্ডে রাসূল প্রেরণ করেন, যে তাদের কাছে আমার আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করে। আর কোন জনপদের অধিবাসীরা যালিম না হলে আমি তাদেরকে ধ্বংস করি না।
(আল-কাসাস আয়াত: ৫৯)

41 ৪১
یٰصَاحِبَیِ السِّجۡنِ اَمَّاۤ اَحَدُ کُمَا فَیَسۡقِیۡ رَبَّهٗ خَمۡرًا ۚ وَ اَمَّا الۡاٰخَرُ فَیُصۡلَبُ فَتَاۡکُلُ الطَّیۡرُ مِنۡ رَّاۡسِهٖ ؕ قُضِیَ الۡاَمۡرُ الَّذِیۡ فِیۡهِ تَسۡتَفۡتِیٰنِ
অনুবাদ: ‘হে আমার কারা সঙ্গীদ্বয়, তোমাদের একজন স্বীয় মনিবকে মদপান করাবে। আর অন্যজনকে শূলে চড়ানো হবে, অতঃপর পাখি তার মাথা থেকে আহার করবে। যে বিষয়ে তোমরা জানতে চাচ্ছ তার সিদ্ধান্ত হয়ে গিয়েছে।
(ইউসুফ আয়াত: ৪১)

120 ১২০
وَ ذَرُوۡا ظَاهِرَ الۡاِثۡمِ وَ بَاطِنَهٗ ؕ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَکۡسِبُوۡنَ الۡاِثۡمَ سَیُجۡزَوۡنَ بِمَا کَانُوۡا یَقۡتَرِفُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা প্রকাশ্য ও গোপন পাপ ত্যাগ কর। নিশ্চয় যারা পাপ অর্জন করে, তাদেরকে অচিরেই প্রতিদান দেয়া হবে, তারা যা অর্জন করে তার বিনিময়ে।
(আল-আনআম আয়াত: ১২০)

102 ১০২
فَلَوۡ اَنَّ لَنَا کَرَّۃً فَنَکُوۡنَ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: ‘হায়, আমাদের যদি আরেকটি সুযোগ হত, তবে আমরা মুমিনদের অর্ন্তভুক্ত হতাম’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১০২)

91 ৯১
کَذٰلِکَ ؕ وَ قَدۡ اَحَطۡنَا بِمَا لَدَیۡهِ خُبۡرًا
অনুবাদ: প্রকৃত ঘটনা এটাই। আর তার নিকট যা ছিল, আমি সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবহিত।
(আল-কাহফ আয়াত: ৯১)

31 ৩১
قَالُوۡا یٰوَیۡلَنَاۤ اِنَّا کُنَّا طٰغِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হায়, আমাদের ধ্বংস! নিশ্চয় আমরা সীমালঙ্ঘনকারী ছিলাম’।
(আল-কলম আয়াত: ৩১)

81 ৮১
فَرِحَ الۡمُخَلَّفُوۡنَ بِمَقۡعَدِهِمۡ خِلٰفَ رَسُوۡلِ اللّٰهِ وَ کَرِهُوۡۤا اَنۡ یُّجَاهِدُوۡا بِاَمۡوَالِهِمۡ وَ اَنۡفُسِهِمۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ قَالُوۡا لَا تَنۡفِرُوۡا فِی الۡحَرِّ ؕ قُلۡ نَارُ جَهَنَّمَ اَشَدُّ حَرًّا ؕ لَوۡ کَانُوۡا یَفۡقَهُوۡنَ
অনুবাদ: পেছনে থাকা লোকগুলো আল্লাহর রাসূলের বিপক্ষে বসে থাকতে পেরে খুশি হল, আর তারা অপছন্দ করল তাদের মাল ও জান নিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করতে এবং তারা বলল, ‘তোমরা গরমের মধ্যে বের হয়ো না’। বল, ‘জাহান্নামের আগুন অধিকতর গরম, যদি তারা বুঝত’।
(আত-তাওবা আয়াত: ৮১)

19 ১৯
اَوَ لَمۡ یَرَوۡا اِلَی الطَّیۡرِ فَوۡقَهُمۡ صٰٓفّٰتٍ وَّ یَقۡبِضۡنَ ؔۘؕ مَا یُمۡسِکُهُنَّ اِلَّا الرَّحۡمٰنُ ؕ اِنَّهٗ بِکُلِّ شَیۡءٍۭ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: তারা কি লক্ষ্য করেনি তাদের উপরস্থ পাখিদের প্রতি, যারা ডানা বিস্তার করে ও গুটিয়ে নেয়? পরম করুণাময় ছাড়া অন্য কেউ এদেরকে স্থির রাখে না। নিশ্চয় তিনি সব কিছুর সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-মুলক আয়াত: ১৯)

70 ৭০
وَ ذَرِ الَّذِیۡنَ اتَّخَذُوۡا دِیۡنَهُمۡ لَعِبًا وَّ لَهۡوًا وَّ غَرَّتۡهُمُ الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا وَ ذَکِّرۡ بِهٖۤ اَنۡ تُبۡسَلَ نَفۡسٌۢ بِمَا کَسَبَتۡ ٭ۖ لَیۡسَ لَهَا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَلِیٌّ وَّ لَا شَفِیۡعٌ ۚ وَ اِنۡ تَعۡدِلۡ کُلَّ عَدۡلٍ لَّا یُؤۡخَذۡ مِنۡهَا ؕ اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ اُبۡسِلُوۡا بِمَا کَسَبُوۡا ۚ لَهُمۡ شَرَابٌ مِّنۡ حَمِیۡمٍ وَّ عَذَابٌ اَلِیۡمٌۢ بِمَا کَانُوۡا یَکۡفُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি পরিত্যাগ কর তাদেরকে, যারা নিজদের দীনকে গ্রহণ করেছে খেল-তামাশা রূপে এবং প্রতারিত করেছে যাদেরকে দুনিয়ার জীবন। আর তুমি কুরআন দ্বারা উপদেশ দাও, যাতে কোন ব্যক্তি তার কৃতকর্মের দরুন ধ্বংসের শিকার না হয়, তার জন্য আল্লাহ ছাড়া নেই কোন অভিভাবক এবং নেই কোন সুপারিশকারী। আর যদি সে সব ধরণের মুক্তিপণও দেয়, তার থেকে তা গ্রহণ করা হবে না। এরাই তারা, যারা ধ্বংসের শিকার হয়েছে তাদের কৃতকর্মের দরুন। তাদের জন্য রয়েছে ফুটন্ত পানীয় এবং বেদনাদায়ক আযাব, যেহেতু তারা কুফরী করত।
(আল-আনআম আয়াত: ৭০)

147 ১৪৭
فِیۡ جَنّٰتٍ وَّ عُیُوۡنٍ
অনুবাদ: ‘উদ্যান ও ঝর্ণায়’,
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৪৭)

33 ৩৩
وَ اٰیَۃٌ لَّهُمُ الۡاَرۡضُ الۡمَیۡتَۃُ ۚۖ اَحۡیَیۡنٰهَا وَ اَخۡرَجۡنَا مِنۡهَا حَبًّا فَمِنۡهُ یَاۡکُلُوۡنَ
অনুবাদ: আর মৃত যমীন তাদের জন্য একটি নিদর্শন, আমি তাকে জীবিত করেছি এবং তা থেকে শস্যদানা উৎপন্ন করেছি। অতঃপর তা থেকেই তারা খায়।
(ইয়াসীন আয়াত: ৩৩)

72 ৭২
قَالُوۡا نَفۡقِدُ صُوَاعَ الۡمَلِکِ وَ لِمَنۡ جَآءَ بِهٖ حِمۡلُ بَعِیۡرٍ وَّ اَنَا بِهٖ زَعِیۡمٌ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা বাদশাহ্র পানপাত্র হারিয়েছি, যে তা এনে দেবে, তার জন্য রয়েছে এক উট বোঝাই পুরস্কার। আর আমিই এর যামিন’।
(ইউসুফ আয়াত: ৭২)

204 ২০৪
وَ اِذَا قُرِیٴَ الۡقُرۡاٰنُ فَاسۡتَمِعُوۡا لَهٗ وَ اَنۡصِتُوۡا لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তা মনোযোগ দিয়ে শোন এবং চুপ থাক, যাতে তোমরা রহমত লাভ কর।
(আল-আরাফ আয়াত: ২০৪)

4 ৪
اِلَی اللّٰهِ مَرۡجِعُکُمۡ ۚ وَ هُوَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আল্লাহর নিকটই তোমাদের প্রত্যাবর্তন এবং তিনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাশীল।
(হূদ আয়াত: ৪)

20 ২০
قُلۡ سِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَانۡظُرُوۡا کَیۡفَ بَدَاَ الۡخَلۡقَ ثُمَّ اللّٰهُ یُنۡشِیٴُ النَّشۡاَۃَ الۡاٰخِرَۃَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা যমীনে ভ্রমণ কর, অতঃপর দেখ’ কীভাবে তিনি সৃষ্টির সূচনা করেছিলেন, তারপর আল্লাহই আরেকবার সৃষ্টি করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ২০)

37 ৩৭
اِنۡ تَحۡرِصۡ عَلٰی هُدٰىهُمۡ فَاِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِیۡ مَنۡ یُّضِلُّ وَ مَا لَهُمۡ مِّنۡ نّٰصِرِیۡنَ
অনুবাদ: যদিও তুমি তাদের হিদায়াতের ব্যাপারে আকাঙ্ক্ষা কর, তবু নিশ্চয় আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তাকে হিদায়াত দেন না এবং তাদের জন্য কোন সাহায্যকারী নেই।
(আন-নাহাল আয়াত: ৩৭)

32 ৩২
وَ اِنۡ کُلٌّ لَّمَّا جَمِیۡعٌ لَّدَیۡنَا مُحۡضَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের সকলকে একত্রে আমার কাছে হাযির করা হবে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৩২)

20 ২০
ذِیۡ قُوَّۃٍ عِنۡدَ ذِی الۡعَرۡشِ مَکِیۡنٍ
অনুবাদ: যে শক্তিশালী, আরশের মালিকের নিকট মর্যাদাসম্পন্ন।
(আত-তাকভীর আয়াত: ২০)

57 ৫৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ هُمۡ مِّنۡ خَشۡیَۃِ رَبِّهِمۡ مُّشۡفِقُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা তাদের রবের ভয়ে ভীত-সন্ত্রস্ত,
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৫৭)

57 ৫৭
فَضۡلًا مِّنۡ رَّبِّکَ ؕ ذٰلِکَ هُوَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: তোমার রবের অনুগ্রহস্বরূপ, এটাই তো মহা সাফল্য।
(আদ-দুখান আয়াত: ৫৭)

12 ১২
لَوۡ لَاۤ اِذۡ سَمِعۡتُمُوۡهُ ظَنَّ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ وَ الۡمُؤۡمِنٰتُ بِاَنۡفُسِهِمۡ خَیۡرًا ۙ وَّ قَالُوۡا هٰذَاۤ اِفۡکٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: যখন তোমরা এটা শুনলে, তখন কেন মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীরা তাদের নিজদের সম্পর্কে ভাল ধারণা পোষণ করল না এবং বলল না যে, ‘এটা তো সুস্পষ্ট অপবাদ’?
(আন-নূর আয়াত: ১২)

91 ৯১
فَاَخَذَتۡهُمُ الرَّجۡفَۃُ فَاَصۡبَحُوۡا فِیۡ دَارِهِمۡ جٰثِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর ভূমিকম্প তাদের পাকড়াও করল। তারপর তারা তাদের গৃহে উপুড় হয়ে মরে রইল।
(আল-আরাফ আয়াত: ৯১)

36 ৩৬
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَوۡ اَنَّ لَهُمۡ مَّا فِی الۡاَرۡضِ جَمِیۡعًا وَّ مِثۡلَهٗ مَعَهٗ لِیَفۡتَدُوۡا بِهٖ مِنۡ عَذَابِ یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ مَا تُقُبِّلَ مِنۡهُمۡ ۚ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে, যদি যমীনে যা আছে তার সব ও তার সাথে সমপরিমাণও তাদের জন্য থাকে, যাতে তারা তার মাধ্যমে কিয়ামতের আযাব থেকে রক্ষার মুক্তিপণ দিতে পারে, তাহলেও তাদের থেকে তা গ্রহণ করা হবে না এবং তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৩৬)

205 ২০৫
اَفَرَءَیۡتَ اِنۡ مَّتَّعۡنٰهُمۡ سِنِیۡنَ
অনুবাদ: তুমি কি লক্ষ্য করেছ, আমি যদি তাদেরকে দীর্ঘকাল ভোগ-বিলাসের সুযোগ দিতাম।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২০৫)

4 ৪
لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ وَ هُوَ الۡعَلِیُّ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: আসমানসমূহে যা কিছু আছে এবং যমীনে যা কিছু আছে সব তাঁরই। তিনিই সমুন্নত, সুমহান।
(আশ-শূরা আয়াত: ৪)

10 ১০
قَالَ قَآئِلٌ مِّنۡهُمۡ لَا تَقۡتُلُوۡا یُوۡسُفَ وَ اَلۡقُوۡهُ فِیۡ غَیٰبَتِ الۡجُبِّ یَلۡتَقِطۡهُ بَعۡضُ السَّیَّارَۃِ اِنۡ کُنۡتُمۡ فٰعِلِیۡنَ
অনুবাদ: তাদের মধ্য থেকে একজন বলল, ‘তোমরা ইউসুফকে হত্যা করো না, আর যদি কিছু করই, তাহলে তাকে কোন কূপের গভীরে ফেলে দাও, যাত্রীদলের কেউ তাকে তুলে নিয়ে যাবে’।
(ইউসুফ আয়াত: ১০)

3 ৩
وَ الَّذِیۡ قَدَّرَ فَهَدٰی
অনুবাদ: আর যিনি নিরূপণ করেন অতঃপর পথ নির্দেশ দেন।
(আল-আলা আয়াত: ৩)

75 ৭৫
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৭৫)

7 ৭
لِلرِّجَالِ نَصِیۡبٌ مِّمَّا تَرَکَ الۡوَالِدٰنِ وَ الۡاَقۡرَبُوۡنَ ۪ وَ لِلنِّسَآءِ نَصِیۡبٌ مِّمَّا تَرَکَ الۡوَالِدٰنِ وَ الۡاَقۡرَبُوۡنَ مِمَّا قَلَّ مِنۡهُ اَوۡ کَثُرَ ؕ نَصِیۡبًا مَّفۡرُوۡضًا
অনুবাদ: পুরুষদের জন্য মাতা পিতা ও নিকটাত্মীয়রা যা রেখে গিয়েছে তা থেকে একটি অংশ রয়েছে। আর নারীদের জন্য রয়েছে মাতা পিতা ও নিকটাত্মীয়রা যা রেখে গিয়েছে তা থেকে একটি অংশ- তা থেকে কম হোক বা বেশি হোক- নির্ধারিত হারে।
(আন-নিসা আয়াত: ৭)

12 ১২
قَالُوۡا تِلۡکَ اِذًا کَرَّۃٌ خَاسِرَۃٌ
অনুবাদ: তারা বলে, ‘তাহলে তা তো এক ক্ষতিকর প্রত্যাবর্তন’।
(আন-নাযিআত আয়াত: ১২)

13 ১৩
اِنَّهٗ کَانَ فِیۡۤ اَهۡلِهٖ مَسۡرُوۡرًا
অনুবাদ: নিশ্চয় সে তার পরিবার-পরিজনদের মধ্যে আনন্দে ছিল।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ১৩)

44 ৪৪
وَ لَوۡ جَعَلۡنٰهُ قُرۡاٰنًا اَعۡجَمِیًّا لَّقَالُوۡا لَوۡ لَا فُصِّلَتۡ اٰیٰتُهٗ ؕ ءَؔاَعۡجَمِیٌّ وَّ عَرَبِیٌّ ؕ قُلۡ هُوَ لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا هُدًی وَّ شِفَآءٌ ؕ وَ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ فِیۡۤ اٰذَانِهِمۡ وَقۡرٌ وَّ هُوَ عَلَیۡهِمۡ عَمًی ؕ اُولٰٓئِکَ یُنَادَوۡنَ مِنۡ مَّکَانٍۭ بَعِیۡدٍ
অনুবাদ: আর আমি যদি এটাকে অনারবী ভাষার কুরআন বানাতাম তবে তারা নিশ্চিতভাবেই বলত, ‘এর আয়াতসমূহ বিশদভাষায় বর্ণিত হয়নি কেন’? এটি অনারবী ভাষায় আর রাসূল আরবী ভাষী! বল, ‘এটি মুমিনদের জন্য হিদায়াত ও প্রতিষেধক। আর যারা ঈমান আনে না তাদের কানে রয়েছে বধিরতা আর কুরআন তাদের জন্য হবে অন্ধত্ব। তাদেরকেই ডাকা হবে দূরবর্তী স্থান থেকে।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৪৪)

28 ২৮
قُلۡ اَرَءَیۡتُمۡ اِنۡ اَهۡلَکَنِیَ اللّٰهُ وَ مَنۡ مَّعِیَ اَوۡ رَحِمَنَا ۙ فَمَنۡ یُّجِیۡرُ الۡکٰفِرِیۡنَ مِنۡ عَذَابٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি’? যদি আল্লাহ আমাকে এবং আমার সাথে যারা আছে, তাদেরকে ধ্বংস করে দেন অথবা আমাদের প্রতি দয়া করেন, তাহলে কাফিরদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে কে রক্ষা করবে’?
(আল-মুলক আয়াত: ২৮)

45 ৪৫
وَ اضۡرِبۡ لَهُمۡ مَّثَلَ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا کَمَآءٍ اَنۡزَلۡنٰهُ مِنَ السَّمَآءِ فَاخۡتَلَطَ بِهٖ نَبَاتُ الۡاَرۡضِ فَاَصۡبَحَ هَشِیۡمًا تَذۡرُوۡهُ الرِّیٰحُ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ مُّقۡتَدِرًا
অনুবাদ: আর আপনি তাদের জন্য পেশ করুন দুনিয়ার জীবনের উপমা তা পানির মত, যা আমি আসমান থেকে বর্ষণ করেছি। অতঃপর তার সাথে মিশ্রিত হয় যমীনের উদ্ভিদ। ফলে তা পরিণত হয় এমন শুকনো গুঁড়ায়, বাতাস যাকে উড়িয়ে নেয়। আর আল্লাহ সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-কাহফ আয়াত: ৪৫)

9 ৯
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ جَاهِدِ الۡکُفَّارَ وَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ وَ اغۡلُظۡ عَلَیۡهِمۡ ؕ وَ مَاۡوٰىهُمۡ جَهَنَّمُ ؕ وَ بِئۡسَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: ‘হে নবী, কাফির ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ কর এবং তাদের ব্যাপারে কঠোর হও; আর তাদের আশ্রয়স্থল হবে জাহান্নাম এবং তা কত নিকৃষ্ট গন্তব্যস্থল!
(আত-তাহরীম আয়াত: ৯)

43 ৪৩
اَکُفَّارُکُمۡ خَیۡرٌ مِّنۡ اُولٰٓئِکُمۡ اَمۡ لَکُمۡ بَرَآءَۃٌ فِی الزُّبُرِ
অনুবাদ: তোমাদের (মক্কার) কাফিররা কি তাদের চেয়ে ভাল? না কি তোমাদের জন্য মুক্তির কোন ঘোষণা রয়েছে (আসমানী) কিতাবসমূহের মধ্যে?
(আল-কামার আয়াত: ৪৩)

55 ৫৫
قَالُوۡا بَشَّرۡنٰکَ بِالۡحَقِّ فَلَا تَکُنۡ مِّنَ الۡقٰنِطِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা তোমাকে যথার্থ সুসংবাদ দিচ্ছি। সুতরাং তুমি নিরাশদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না’।
(আল-হিজর আয়াত: ৫৫)

121 ১২১
وَ لَا یُنۡفِقُوۡنَ نَفَقَۃً صَغِیۡرَۃً وَّ لَا کَبِیۡرَۃً وَّ لَا یَقۡطَعُوۡنَ وَادِیًا اِلَّا کُتِبَ لَهُمۡ لِیَجۡزِیَهُمُ اللّٰهُ اَحۡسَنَ مَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা স্বল্প কিংবা অধিক যা-ই ব্যয় করে এবং অতিক্রম করে যে প্রান্তরই, তা তাদের জন্য লিখে দেয়া হয়, যাতে তারা যা আমল করত, আল্লাহ তাদেরকে তার চেয়ে উত্তম প্রতিদান দেন।
(আত-তাওবা আয়াত: ১২১)

34 ৩৪
وَ قِیۡلَ الۡیَوۡمَ نَنۡسٰکُمۡ کَمَا نَسِیۡتُمۡ لِقَآءَ یَوۡمِکُمۡ هٰذَا وَ مَاۡوٰىکُمُ النَّارُ وَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ نّٰصِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর বলা হবে, ‘আজ আমি তোমাদেরকে ছেড়ে যাব যেমন তোমরা তোমাদের এ দিনের সাক্ষাতের বিষয়টি ছেড়ে গিয়েছিলে। আর তোমাদের নিবাস হবে জাহান্নাম এবং তোমাদের কোন সাহায্যকারীও থাকবে না’।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৩৪)

81 ৮১
وَ مَاۤ اَنۡتَ بِهٰدِی الۡعُمۡیِ عَنۡ ضَلٰلَتِهِمۡ ؕ اِنۡ تُسۡمِعُ اِلَّا مَنۡ یُّؤۡمِنُ بِاٰیٰتِنَا فَهُمۡ مُّسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি অন্ধদেরকে তাদের ভ্রষ্টতা থেকে হিদায়াতকারী নও; তুমি কেবল তাদেরকে শোনাতে পারবে যারা আমার আয়াতসমূহে ঈমান আনে, অতঃপর তারাই আত্মসমর্পণকারী।
(আন-নামাল আয়াত: ৮১)

11 ১১
اَرَءَیۡتَ اِنۡ کَانَ عَلَی الۡهُدٰۤی
অনুবাদ: তুমি কি দেখেছ, যদি সে হিদায়াতের উপর থাকে,
(আল-আলাক আয়াত: ১১)

57 ৫৭
هٰذَا ۙ فَلۡیَذُوۡقُوۡهُ حَمِیۡمٌ وَّ غَسَّاقٌ
অনুবাদ: এমনই, সুতরাং তারা এটি আস্বাদন করুক, ফুটন্ত পানি ও পুঁজ।
(সোয়াদ আয়াত: ৫৭)

194 ১৯৪
عَلٰی قَلۡبِکَ لِتَکُوۡنَ مِنَ الۡمُنۡذِرِیۡنَ
অনুবাদ: তোমার হৃদয়ে, যাতে তুমি সতর্ককারীদের অন্তর্ভুক্ত হও।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৯৪)

23 ২৩
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ اَخۡبَتُوۡۤا اِلٰی رَبِّهِمۡ ۙ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ الۡجَنَّۃِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে, সৎকর্ম করেছে এবং বিনীত হয়েছে তাদের রবের প্রতি, তারাই জান্নাতবাসী, তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
(হূদ আয়াত: ২৩)

102 ১০২
وَ اِذَا کُنۡتَ فِیۡهِمۡ فَاَقَمۡتَ لَهُمُ الصَّلٰوۃَ فَلۡتَقُمۡ طَآئِفَۃٌ مِّنۡهُمۡ مَّعَکَ وَ لۡیَاۡخُذُوۡۤا اَسۡلِحَتَهُمۡ ۟ فَاِذَا سَجَدُوۡا فَلۡیَکُوۡنُوۡا مِنۡ وَّرَآئِکُمۡ ۪ وَ لۡتَاۡتِ طَآئِفَۃٌ اُخۡرٰی لَمۡ یُصَلُّوۡا فَلۡیُصَلُّوۡا مَعَکَ وَ لۡیَاۡخُذُوۡا حِذۡرَهُمۡ وَ اَسۡلِحَتَهُمۡ ۚ وَدَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَوۡ تَغۡفُلُوۡنَ عَنۡ اَسۡلِحَتِکُمۡ وَ اَمۡتِعَتِکُمۡ فَیَمِیۡلُوۡنَ عَلَیۡکُمۡ مَّیۡلَۃً وَّاحِدَۃً ؕ وَ لَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ اِنۡ کَانَ بِکُمۡ اَذًی مِّنۡ مَّطَرٍ اَوۡ کُنۡتُمۡ مَّرۡضٰۤی اَنۡ تَضَعُوۡۤا اَسۡلِحَتَکُمۡ ۚ وَ خُذُوۡا حِذۡرَکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ اَعَدَّ لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَذَابًا مُّهِیۡنًا
অনুবাদ: আর যখন তুমি তাদের মধ্যে থাকবে। অতঃপর তাদের জন্য সালাত কায়েম করবে, তখন যেন তাদের মধ্য থেকে একদল তোমার সাথে দাঁড়ায় এবং তারা তাদের অস্ত্র ধারণ করে। এরপর যখন সিজদা করে ফেলবে, তখন তারা যেন তোমাদের পেছনে অবস্থান নেয়। আর অপর একটি দল যারা সালাত আদায় করেনি তারা যেন তোমার সাথে এসে সালাত আদায় করে এবং তারা যেন তাদের সতর্কতা অবলম্বন ও অস্ত্র ধারণ করে। কাফিররা কামনা করে যদি তোমরা তোমাদের অস্ত্র-শস্ত্র ও আসবাব-পত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও তাহলে তারা তোমাদের উপর একসাথে ঝাঁপিয়ে পড়বে। আর যদি বৃষ্টির কারণে তোমাদের কোন কষ্ট হয় অথবা তোমরা অসুস্থ হও তাহলে অস্ত্র রেখেদেয়াতে তোমাদের কোন দোষ নেই। আর তোমরা তোমাদের সতর্কতা অবলম্বন করবে। নিশ্চয় আল্লাহ কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছেন লাঞ্ছনাদায়ক আযাব।
(আন-নিসা আয়াত: ১০২)

29 ২৯
قَالُوۡا بَلۡ لَّمۡ تَکُوۡنُوۡا مُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: জবাবে তারা (নেতৃস্থানীয় কাফিররা) বলবে, ‘বরং তোমরা তো মুমিন ছিলে না’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ২৯)

31 ৩১
ثُمَّ الۡجَحِیۡمَ صَلُّوۡهُ
অনুবাদ: ‘তারপর তাকে তোমরা নিক্ষেপ কর জাহান্নামে’।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৩১)

111 ১১১
وَ اِنَّ کُلًّا لَّمَّا لَیُوَفِّیَنَّهُمۡ رَبُّکَ اَعۡمَالَهُمۡ ؕ اِنَّهٗ بِمَا یَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রব সবাইকে তাদের আমলের প্রতিদান পুরোপুরি দান করবেন। তারা যা আমল করে, অবশ্যই তিনি সে ব্যাপারে সবিশেষ অবহিত।
(হূদ আয়াত: ১১১)

125 ১২৫
اُدۡعُ اِلٰی سَبِیۡلِ رَبِّکَ بِالۡحِکۡمَۃِ وَ الۡمَوۡعِظَۃِ الۡحَسَنَۃِ وَ جَادِلۡهُمۡ بِالَّتِیۡ هِیَ اَحۡسَنُ ؕ اِنَّ رَبَّکَ هُوَ اَعۡلَمُ بِمَنۡ ضَلَّ عَنۡ سَبِیۡلِهٖ وَ هُوَ اَعۡلَمُ بِالۡمُهۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: তুমি তোমরা রবের পথে হিকমত ও সুন্দর উপদেশের মাধ্যমে আহবান কর এবং সুন্দরতম পন্থায় তাদের সাথে বিতর্ক কর। নিশ্চয় একমাত্র তোমার রবই জানেন কে তার পথ থেকে ভ্রষ্ট হয়েছে এবং হিদায়াতপ্রাপ্তদের তিনি খুব ভাল করেই জানেন।
(আন-নাহাল আয়াত: ১২৫)

70 ৭০
ذٰلِکَ الۡفَضۡلُ مِنَ اللّٰهِ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ عَلِیۡمًا
অনুবাদ: এই অনুগ্রহ আল্লাহর পক্ষ থেকে। আর সর্বজ্ঞ হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
(আন-নিসা আয়াত: ৭০)

12 ১২
وَ الۡاَرۡضِ ذَاتِ الصَّدۡعِ
অনুবাদ: কসম বিদীর্ণ যমীনের।
(আত-তারিক আয়াত: ১২)

17 ১৭
وَ حَفِظۡنٰهَا مِنۡ کُلِّ شَیۡطٰنٍ رَّجِیۡمٍ
অনুবাদ: আর আমি তাকে সুরক্ষিত করেছি প্রত্যেক বিতাড়িত শয়তান থেকে।
(আল-হিজর আয়াত: ১৭)

83 ৮৩
فَاِنۡ رَّجَعَکَ اللّٰهُ اِلٰی طَآئِفَۃٍ مِّنۡهُمۡ فَاسۡتَاۡذَنُوۡکَ لِلۡخُرُوۡجِ فَقُلۡ لَّنۡ تَخۡرُجُوۡا مَعِیَ اَبَدًا وَّ لَنۡ تُقَاتِلُوۡا مَعِیَ عَدُوًّا ؕ اِنَّکُمۡ رَضِیۡتُمۡ بِالۡقُعُوۡدِ اَوَّلَ مَرَّۃٍ فَاقۡعُدُوۡا مَعَ الۡخٰلِفِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব যদি আল্লাহ তোমাকে তাদের কোন দলের কাছে ফিরিয়ে আনেন এবং তারা তোমার কাছে বের হওয়ার অনুমতি চায়, তবে তুমি বল, ‘তোমরা আমার সাথে কখনো বের হবে না এবং আমার সাথে কোন দুশমনের বিরুদ্ধে কখনও লড়াই করবে না। নিশ্চয় তোমরা প্রথমবার বসে থাকাই পছন্দ করেছ, সুতরাং তোমরা বসে থাকো পেছনে (বসে) থাকা লোকদের সাথে।
(আত-তাওবা আয়াত: ৮৩)

48 ৪৮
اَوَ لَمۡ یَرَوۡا اِلٰی مَا خَلَقَ اللّٰهُ مِنۡ شَیۡءٍ یَّتَفَیَّؤُا ظِلٰلُهٗ عَنِ الۡیَمِیۡنِ وَ الشَّمَآئِلِ سُجَّدًا لِّلّٰهِ وَ هُمۡ دٰخِرُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ যে সকল বস্তু সৃষ্টি করেছেন, তারা কি সে দিকে তাকায়নি, যার ছায়াসমূহ ডানে ও বামে হেলে পড়ে আল্লাহর জন্য সিজাদারত অবস্থায়, আর তারা একান্ত বিনীত?
(আন-নাহাল আয়াত: ৪৮)

52 ৫২
فِیۡهِمَا مِنۡ کُلِّ فَاکِهَۃٍ زَوۡجٰنِ
অনুবাদ: উভয়ের মধ্যে প্রত্যেক ফল থেকে থাকবে দু’ প্রকারের।
(আর-রাহমান আয়াত: ৫২)

10 ১০
وَ اِذَا الصُّحُفُ نُشِرَتۡ
অনুবাদ: আর যখন আমলনামাগুলো প্রকাশ করে দেয়া হবে।
(আত-তাকভীর আয়াত: ১০)

48 ৪৮
یَوۡمَ یُسۡحَبُوۡنَ فِی النَّارِ عَلٰی وُجُوۡهِهِمۡ ؕ ذُوۡقُوۡا مَسَّ سَقَرَ
অনুবাদ: সেদিন তাদেরকে উপুড় করে টেনে হিঁচড়ে জাহান্নামে নেয়া হবে। (বলা হবে) জাহান্নামের ছোঁয়া আস্বাদন কর।
(আল-কামার আয়াত: ৪৮)

53 ৫৩
وَ اِذَا یُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ قَالُوۡۤا اٰمَنَّا بِهٖۤ اِنَّهُ الۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّنَاۤ اِنَّا کُنَّا مِنۡ قَبۡلِهٖ مُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদের নিকট তা তিলাওয়াত করা হয় তখন তারা বলে, ‘আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি, নিশ্চয় তা সত্য আমাদের রবের পক্ষ থেকে। নিশ্চয় আমরা এর পূর্বেও আত্মসমর্পণকারী ছিলাম’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৫৩)

5 ৫
وَ السَّمَآءِ وَ مَا بَنٰهَا ۪ۙ
অনুবাদ: কসম আসমানের এবং যিনি তা বানিয়েছেন।
(আশ-শামস আয়াত: ৫)

215 ২১৫
یَسۡـَٔلُوۡنَکَ مَا ذَا یُنۡفِقُوۡنَ ۬ؕ قُلۡ مَاۤ اَنۡفَقۡتُمۡ مِّنۡ خَیۡرٍ فَلِلۡوَالِدَیۡنِ وَ الۡاَقۡرَبِیۡنَ وَ الۡیَتٰمٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنِ وَ ابۡنِ‌السَّبِیۡلِ ؕ وَ مَا تَفۡعَلُوۡا مِنۡ خَیۡرٍ فَاِنَّ اللّٰهَ بِهٖ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তারা তোমাকে জিজ্ঞাসা করে, তারা কী ব্যয় করবে? বল, ‘তোমরা যে সম্পদ ব্যয় করবে, তা পিতা-মাতা, আত্মীয়, ইয়াতীম, মিসকীন ও মুসাফিরদের জন্য। আর যে কোন ভাল কাজ তোমরা কর, নিশ্চয় সে ব্যাপারে আল্লাহ সুপরিজ্ঞাত’।
(আল-বাকারা আয়াত: ২১৫)

73 ৭৩
وَ یَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مَا لَا یَمۡلِکُ لَهُمۡ رِزۡقًا مِّنَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ شَیۡئًا وَّ لَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহ ছাড়া এমন কিছুর উপাসনা করে, যারা আসমানসমূহ ও যমীনে তাদের কোন রিযকের মালিক নয় এবং হতেও পারবে না।
(আন-নাহাল আয়াত: ৭৩)

46 ৪৬
وَ اِمَّا نُرِیَنَّکَ بَعۡضَ الَّذِیۡ نَعِدُهُمۡ اَوۡ نَتَوَفَّیَنَّکَ فَاِلَیۡنَا مَرۡجِعُهُمۡ ثُمَّ اللّٰهُ شَهِیۡدٌ عَلٰی مَا یَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, তার কিছু যদি তোমাকে দেখিয়ে দেই, অথবা তোমাকে মৃত্যু দেই, তবে আমার কাছেই তাদের প্রত্যাবর্তন। তারপর তারা যা করে আল্লাহ তার সাক্ষী।
(ইউনুস আয়াত: ৪৬)

56 ৫৬
ثُمَّ بَعَثۡنٰکُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ مَوۡتِکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তোমাদের মৃত্যুর পর তোমাদেরকে পুনঃজীবন দান করলাম, যাতে তোমরা শোকর আদায় কর।
(আল-বাকারা আয়াত: ৫৬)

15 ১৫
مَنِ اهۡتَدٰی فَاِنَّمَا یَهۡتَدِیۡ لِنَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ ضَلَّ فَاِنَّمَا یَضِلُّ عَلَیۡهَا ؕ وَ لَا تَزِرُ وَازِرَۃٌ وِّزۡرَ اُخۡرٰی ؕ وَ مَا کُنَّا مُعَذِّبِیۡنَ حَتّٰی نَبۡعَثَ رَسُوۡلًا
অনুবাদ: যে হিদায়াত গ্রহণ করে, সে তো নিজের জন্যই হিদায়াত গ্রহণ করে এবং যে পথভ্রষ্ট হয় সে নিজের (স্বার্থের) বিরুদ্ধেই পথভ্রষ্ট হয়। আর কোন বহনকারী অপরের (পাপের) বোঝা বহন করবে না। আর রাসূল প্রেরণ না করা পর্যন্ত আমি আযাবদাতা নই।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১৫)

73 ৭৩
فَسَجَدَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ کُلُّهُمۡ اَجۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: ফলে ফেরেশতাগণ সকলেই সিজদাবনত হল।
(সোয়াদ আয়াত: ৭৩)

32 ৩২
یٰنِسَآءَ النَّبِیِّ لَسۡتُنَّ کَاَحَدٍ مِّنَ النِّسَآءِ اِنِ اتَّقَیۡتُنَّ فَلَا تَخۡضَعۡنَ بِالۡقَوۡلِ فَیَطۡمَعَ الَّذِیۡ فِیۡ قَلۡبِهٖ مَرَضٌ وَّ قُلۡنَ قَوۡلًا مَّعۡرُوۡفًا
অনুবাদ: হে নবী-পত্নিগণ, তোমরা অন্য কোন নারীর মত নও। যদি তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর, তবে (পরপুরুষের সাথে) কোমল কণ্ঠে কথা বলো না, তাহলে যার অন্তরে ব্যাধি রয়েছে সে প্রলুব্ধ হয়। আর তোমরা ন্যায়সঙ্গত কথা বলবে।
(আল-আহযাব আয়াত: ৩২)

18 ১৮
مِنۡ اَیِّ شَیۡءٍ خَلَقَهٗ
অনুবাদ: তিনি তাকে কোন বস্তু থেকে সৃষ্টি করেছেন?
(আবাসা আয়াত: ১৮)

15 ১৫
یَّتِیۡمًا ذَا مَقۡرَبَۃٍ
অনুবাদ: ইয়াতীম আত্মীয়-স্বজনকে।
(আল-বালাদ আয়াত: ১৫)

4 ৪
وَ قَضَیۡنَاۤ اِلٰی بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ فِی الۡکِتٰبِ لَتُفۡسِدُنَّ فِی الۡاَرۡضِ مَرَّتَیۡنِ وَ لَتَعۡلُنَّ عُلُوًّا کَبِیۡرًا
অনুবাদ: আর আমি বনী ইসরাঈলকে কিতাবে সিদ্ধান্ত জানিয়েছিলাম যে, তোমরা যমীনে দু’বার অবশ্যই ফাসাদ করবে এবং ঔদ্ধত্য দেখাবে মারাত্মকভাবে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৪)

86 ৮৬
قَالَ اِنَّمَاۤ اَشۡکُوۡا بَثِّیۡ وَ حُزۡنِیۡۤ اِلَی اللّٰهِ وَ اَعۡلَمُ مِنَ اللّٰهِ مَا لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমি আল্লাহর কাছেই আমার দুঃখ বেদনার অভিযোগ জানাচ্ছি। আর আল্লাহর পক্ষ থেকে আমি যা জানি, তোমরা তা জান না’।
(ইউসুফ আয়াত: ৮৬)

56 ৫৬
اَلَّذِیۡنَ عٰهَدۡتَّ مِنۡهُمۡ ثُمَّ یَنۡقُضُوۡنَ عَهۡدَهُمۡ فِیۡ کُلِّ مَرَّۃٍ وَّ هُمۡ لَا یَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: যাদের থেকে তুমি অঙ্গীকার নিয়েছ, অতঃপর তারা প্রতিবার তাদের অঙ্গীকার ভঙ্গ করে এবং তারা ভয় করে না।
(আল-আনফাল আয়াত: ৫৬)

34 ৩৪
فَاَصَابَهُمۡ سَیِّاٰتُ مَا عَمِلُوۡا وَ حَاقَ بِهِمۡ مَّا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তারা যা করেছে, তার খারাপ পরিণতি তাদেরকে আক্রান্ত করেছে এবং তারা যা নিয়ে উপহাস করত, তা তাদেরকে ঘিরে ফেলেছে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৩৪)

2 ২
وَ الۡقَمَرِ اِذَا تَلٰىهَا
অনুবাদ: কসম চাঁদের, যখন তা সূর্যের অনুগামী হয়।
(আশ-শামস আয়াত: ২)

2 ২
فَاِذَا بَلَغۡنَ اَجَلَهُنَّ فَاَمۡسِکُوۡهُنَّ بِمَعۡرُوۡفٍ اَوۡ فَارِقُوۡهُنَّ بِمَعۡرُوۡفٍ وَّ اَشۡهِدُوۡا ذَوَیۡ عَدۡلٍ مِّنۡکُمۡ وَ اَقِیۡمُوا الشَّهَادَۃَ لِلّٰهِ ؕ ذٰلِکُمۡ یُوۡعَظُ بِهٖ مَنۡ کَانَ یُؤۡمِنُ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ ۬ؕ وَ مَنۡ یَّتَّقِ اللّٰهَ یَجۡعَلۡ لَّهٗ مَخۡرَجًا ۙ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তারা তাদের ইদ্দতের শেষ সীমায় পৌঁছবে, তখন তোমরা তাদের ন্যায়ানুগ প‎ন্থায় রেখে দেবে অথবা ন্যায়ানুগ প‎ন্থায় তাদের পরিত্যাগ করবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে ন্যায়পরায়ণ দুইজনকে সাক্ষী বানাবে। আর আল্লাহর জন্য সঠিক সাক্ষ্য দেবে। তোমাদের মধ্যে যে আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের প্রতি ঈমান আনে এটি দ্বারা তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। যে আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য উত্তরণের পথ তৈরী করে দেন।
(আত-ত্বলাক্ব আয়াত: ২)

113 ১১৩
وَ قَالَتِ الۡیَهُوۡدُ لَیۡسَتِ النَّصٰرٰی عَلٰی شَیۡءٍ ۪ وَّ قَالَتِ النَّصٰرٰی لَیۡسَتِ الۡیَهُوۡدُ عَلٰی شَیۡءٍ ۙ وَّ هُمۡ یَتۡلُوۡنَ الۡکِتٰبَ ؕ کَذٰلِکَ قَالَ الَّذِیۡنَ لَا یَعۡلَمُوۡنَ مِثۡلَ قَوۡلِهِمۡ ۚ فَاللّٰهُ یَحۡکُمُ بَیۡنَهُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ فِیۡمَا کَانُوۡا فِیۡهِ یَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: আর ইয়াহূদীরা বলে, ‘নাসারাদের কোন ভিত্তি নেই’ এবং নাসারারা বলে ‘ইয়াহূদীদের কোন ভিত্তি নেই’। অথচ তারা কিতাব পাঠ করে। এভাবেই, যারা কিছু জানে না, তারা তাদের কথার মত কথা বলে। সুতরাং যে বিষয়ে তারা মতবিরোধ করত আল্লাহ কিয়ামতের দিন সে বিষয়ে তাদের মধ্যে ফয়সালা করবেন।
(আল-বাকারা আয়াত: ১১৩)

33 ৩৩
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اتَّقُوۡا رَبَّکُمۡ وَ اخۡشَوۡا یَوۡمًا لَّا یَجۡزِیۡ وَالِدٌ عَنۡ وَّلَدِهٖ ۫ وَ لَا مَوۡلُوۡدٌ هُوَ جَازٍ عَنۡ وَّالِدِهٖ شَیۡئًا ؕ اِنَّ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقٌّ فَلَا تَغُرَّنَّکُمُ الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا ٝ وَ لَا یَغُرَّنَّکُمۡ بِاللّٰهِ الۡغَرُوۡرُ
অনুবাদ: হে মানুষ, তোমরা তোমাদের রবকে ভয় কর এবং সেই দিনকে ভয় কর যেদিন পিতা তার সন্তানের কোন উপকার করতে পারবে না এবং সন্তানও তার পিতার কোন উপকারে আসবে না। নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য। সুতরাং দুনিয়ার জীবন যেন কিছুতেই তোমাদেরকে ধোকা দিতে না পারে এবং মহাপ্রতারক (শয়তান) যেন তোমাদেরকে আল্লাহ সম্পর্কে ধোকায় ফেলতে না পারে।
(লুকমান আয়াত: ৩৩)

84 ৮৪
وَ اَنۡتُمۡ حِیۡنَئِذٍ تَنۡظُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তখন তোমরা কেবল চেয়ে থাক।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৮৪)

15 ১৫
فَاعۡبُدُوۡا مَا شِئۡتُمۡ مِّنۡ دُوۡنِهٖ ؕ قُلۡ اِنَّ الۡخٰسِرِیۡنَ الَّذِیۡنَ خَسِرُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ وَ اَهۡلِیۡهِمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ اَلَا ذٰلِکَ هُوَ الۡخُسۡرَانُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: ‘অতএব তাঁকে বাদ দিয়ে অন্য যা কিছুর ইচ্ছা তোমরা ‘ইবাদাত কর’। বল, ‘নিশ্চয় তারা ক্ষতিগ্রস্ত যারা কিয়ামত দিবসে নিজদেরকে ও তাদের পরিবারবর্গকে ক্ষতিগ্রস্ত পাবে। জেনে রেখ, এটাই স্পষ্ট ক্ষতি’।
(আয-যুমার আয়াত: ১৫)

9 ৯
کَذَّبَتۡ قَبۡلَهُمۡ قَوۡمُ نُوۡحٍ فَکَذَّبُوۡا عَبۡدَنَا وَ قَالُوۡا مَجۡنُوۡنٌ وَّ ازۡدُجِرَ
অনুবাদ: তাদের পূর্বে নূহের কওমও অস্বীকার করেছিল। তারা আমার বান্দাকে অস্বীকার করেছিল এবং বলেছিল, ‘পাগল’। আর তাকে হুমকি দেয়া হয়েছিল।
(আল-কামার আয়াত: ৯)

237 ২৩৭
وَ اِنۡ طَلَّقۡتُمُوۡهُنَّ مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ تَمَسُّوۡهُنَّ وَ قَدۡ فَرَضۡتُمۡ لَهُنَّ فَرِیۡضَۃً فَنِصۡفُ مَا فَرَضۡتُمۡ اِلَّاۤ اَنۡ یَّعۡفُوۡنَ اَوۡ یَعۡفُوَا الَّذِیۡ بِیَدِهٖ عُقۡدَۃُ النِّکَاحِ ؕ وَ اَنۡ تَعۡفُوۡۤا اَقۡرَبُ لِلتَّقۡوٰی ؕ وَ لَا تَنۡسَوُا الۡفَضۡلَ بَیۡنَکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: আর যদি তোমরা তাদেরকে তালাক দাও, তাদেরকে স্পর্শ করার পূর্বে এবং তাদের জন্য কিছু মোহর নির্ধারণ করে থাক, তাহলে যা নির্ধারণ করেছ, তার অর্ধেক (দিয়ে দাও)। তবে স্ত্রীরা যদি মাফ করে দেয়, কিংবা যার হাতে বিবাহের বন্ধন সে যদি মাফ করে দেয়। আর তোমাদের মাফ করে দেয়া তাকওয়ার অধিক নিকটতর। আর তোমরা পরস্পরের মধ্যে অনুগ্রহ ভুলে যেয়ো না। তোমরা যা কর, নিশ্চয় আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৩৭)

35 ৩৫
مَا کَانَ لِلّٰهِ اَنۡ یَّتَّخِذَ مِنۡ وَّلَدٍ ۙ سُبۡحٰنَهٗ ؕ اِذَا قَضٰۤی اَمۡرًا فَاِنَّمَا یَقُوۡلُ لَهٗ کُنۡ فَیَکُوۡنُ
অনুবাদ: সন্তান গ্রহণ করা আল্লাহর কাজ নয়। তিনি পবিত্র-মহান। তিনি যখন কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন তখন তদুদ্দেশ্যে শুধু বলেন, ‘হও’, অমনি তা হয়ে যায়।
(মারইয়াম আয়াত: ৩৫)

168 ১৬৮
وَ قَطَّعۡنٰهُمۡ فِی الۡاَرۡضِ اُمَمًا ۚ مِنۡهُمُ الصّٰلِحُوۡنَ وَ مِنۡهُمۡ دُوۡنَ ذٰلِکَ ۫ وَ بَلَوۡنٰهُمۡ بِالۡحَسَنٰتِ وَ السَّیِّاٰتِ لَعَلَّهُمۡ یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: আর যমীনে আমি তাদেরকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতিতে। তাদের কেউ নেককার আর কেউ অন্যরূপ এবং আমি তাদেরকে পরীক্ষা করেছি ভাল ও মন্দ দ্বারা, হয়তো তারা ফিরে আসবে।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৬৮)

88 ৮৮
خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ۚ لَا یُخَفَّفُ عَنۡهُمُ الۡعَذَابُ وَ لَا هُمۡ یُنۡظَرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তাতে স্থায়ী হবে, তাদের থেকে আযাব শিথিল করা হবে না এবং তাদেরকে অবকাশও দেয়া হবে না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৮৮)

38 ৩৮
اِنَّ لَکُمۡ فِیۡهِ لَمَا تَخَیَّرُوۡنَ
অনুবাদ: যে, নিশ্চয় তোমাদের জন্য সেখানে রয়েছে যা তোমরা পছন্দ কর?
(আল-কলম আয়াত: ৩৮)

52 ৫২
وَ یَوۡمَ یَقُوۡلُ نَادُوۡا شُرَکَآءِیَ الَّذِیۡنَ زَعَمۡتُمۡ فَدَعَوۡهُمۡ فَلَمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَهُمۡ وَ جَعَلۡنَا بَیۡنَهُمۡ مَّوۡبِقًا
অনুবাদ: আর যেদিন তিনি বলবেন, ‘তোমরা ডাক আমার শরীকদের, যাদেরকে তোমরা (শরীক) মনে করতে’। অতঃপর তারা তাদেরকে ডাকবে, কিন্তু তারা তাদের ডাকে সাড়া দেবে না। আর আমি তাদের মধ্যে রেখে দেব ধ্বংসস্থল।
(আল-কাহফ আয়াত: ৫২)

12 ১২
لِاَیِّ یَوۡمٍ اُجِّلَتۡ
অনুবাদ: কোন্ দিনের জন্য এসব স্থগিত করা হয়েছিল?
(আল-মুরসালাত আয়াত: ১২)

16 ১৬
وَ مَا خَلَقۡنَا السَّمَآءَ وَ الۡاَرۡضَ وَ مَا بَیۡنَهُمَا لٰعِبِیۡنَ
অনুবাদ: আসমান-যমীন ও তাদের মাঝখানে যা কিছু আছে তার কোন কিছুই আমি খেলাচ্ছলে সৃষ্টি করিনি।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১৬)

51 ৫১
ثُمَّ اِنَّکُمۡ اَیُّهَا الضَّآلُّوۡنَ الۡمُکَذِّبُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর হে পথভ্রষ্ট ও অস্বীকারকারীরা,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৫১)

1 ১
اَلَمۡ نَشۡرَحۡ لَکَ صَدۡرَکَ
অনুবাদ: আমি কি তোমার জন্য তোমার বক্ষ প্রশস্ত করিনি?
(আল-ইনশিরাহ আয়াত: ১)

167 ১৬৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ صَدُّوۡا عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ قَدۡ ضَلُّوۡا ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে এবং আল্লাহর পথ থেকে বাধা দিয়েছে,তারা অবশ্যই চূড়ান্তভাবে পথভ্রষ্ট হয়েছে।
(আন-নিসা আয়াত: ১৬৭)

83 ৮৩
یَعۡرِفُوۡنَ نِعۡمَتَ اللّٰهِ ثُمَّ یُنۡکِرُوۡنَهَا وَ اَکۡثَرُهُمُ الۡکٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা আল্লাহর নিআমত চিনে, তারপরও তারা তা অস্বীকার করে, আর তাদের অধিকাংশই কাফির।
(আন-নাহাল আয়াত: ৮৩)

3 ৩
وَ هُوَ اللّٰهُ فِی السَّمٰوٰتِ وَ فِی الۡاَرۡضِ ؕ یَعۡلَمُ سِرَّکُمۡ وَ جَهۡرَکُمۡ وَ یَعۡلَمُ مَا تَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর আসমানসমূহ ও যমীনে তিনিই আল্লাহ, তিনি জানেন তোমাদের গোপন ও প্রকাশ্য এবং জানেন যা তোমরা অর্জন কর।
(আল-আনআম আয়াত: ৩)

2 ২
اٖلٰفِهِمۡ رِحۡلَۃَ الشِّتَآءِ وَ الصَّیۡفِ
অনুবাদ: শীত ও গ্রীষ্মের সফরে তারা অভ্যস্ত হওয়ায়।
(আল-কুরাইশ আয়াত: ২)

52 ৫২
وَ نَادَیۡنٰهُ مِنۡ جَانِبِ الطُّوۡرِ الۡاَیۡمَنِ وَ قَرَّبۡنٰهُ نَجِیًّا
অনুবাদ: আমি তাকে তূর পর্বতের ডান দিক থেকে ডেকেছিলাম এবং অন্তরঙ্গ আলাপের উদ্দেশ্যে তাকে আমার নিকটবর্তী করেছিলাম।
(মারইয়াম আয়াত: ৫২)

95 ৯৫
وَ لَا تَشۡتَرُوۡا بِعَهۡدِ اللّٰهِ ثَمَنًا قَلِیۡلًا ؕ اِنَّمَا عِنۡدَ اللّٰهِ هُوَ خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা স্বল্প মূল্যে আল্লাহর অঙ্গীকার বিক্রি করো না। আল্লাহর কাছে যা আছে, তোমাদের জন্যই তাই উত্তম, যদি তোমরা জানতে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৯৫)

11 ১১
الَّذِیۡنَ طَغَوۡا فِی الۡبِلَادِ
অনুবাদ: যারা সকল দেশে সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল।
(আল-ফাজর আয়াত: ১১)

35 ৩৫
اِنَّکَ کُنۡتَ بِنَا بَصِیۡرًا
অনুবাদ: ‘আপনিই তো আমাদের সম্যক দ্রষ্টা’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৩৫)

14 ১৪
اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ الۡجَنَّۃِ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ۚ جَزَآءًۢ بِمَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারাই জান্নাতের অধিবাসী, তাতে তারা স্থায়ীভাবে থাকবে, তারা যা আমল করত তার পুরস্কারস্বরূপ।
(আল-আহকাফ আয়াত: ১৪)

43 ৪৩
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا مُوۡسَی الۡکِتٰبَ مِنۡۢ بَعۡدِ مَاۤ اَهۡلَکۡنَا الۡقُرُوۡنَ الۡاُوۡلٰی بَصَآئِرَ لِلنَّاسِ وَ هُدًی وَّ رَحۡمَۃً لَّعَلَّهُمۡ یَتَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি পূর্ববর্তী বহু প্রজন্মকে ধ্বংস করার পর মানুষের জন্য আলোকবর্তিকা, হিদায়াত ও রহমতস্বরূপ মূসাকে কিতাব দিয়েছিলাম। যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৪৩)

112 ১১২
قٰلَ رَبِّ احۡکُمۡ بِالۡحَقِّ ؕ وَ رَبُّنَا الرَّحۡمٰنُ الۡمُسۡتَعَانُ عَلٰی مَا تَصِفُوۡنَ
অনুবাদ: রাসূল বলেছিল, ‘হে আমার রব, আপনি ন্যায়সঙ্গতভাবে ফয়সালা করে দিন’। আর আমাদের রব তো পরম করুণাময়। তোমরা যা বলছ সে বিষয়ে তিনিই একমাত্র সহায়স্থল।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১১২)

9 ৯
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ یَهۡدِیۡهِمۡ رَبُّهُمۡ بِاِیۡمَانِهِمۡ ۚ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهِمُ الۡاَنۡهٰرُ فِیۡ جَنّٰتِ النَّعِیۡمِ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান আনে এবং নেক আমল করে, তাদের রব ঈমানের কারণে তাদেরকে পথ দেখাবেন, আরামদায়ক জান্নাতসমূহে যার তলদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত।
(ইউনুস আয়াত: ৯)

17 ১৭
وَ مَا ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ بِعَزِیۡزٍ
অনুবাদ: আর তা আল্লাহর জন্য মোটেই কঠিন নয়।
(ফাতির আয়াত: ১৭)

19 ১৯
کُلُوۡا وَ اشۡرَبُوۡا هَنِیۡٓـًٔۢا بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা তৃপ্তি সহকারে খাও ও পান কর, তোমরা যে আমল করতে তার বিনিময়ে।
(আত-তূর আয়াত: ১৯)

9 ৯
وَ اِنۡ طَآئِفَتٰنِ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ اقۡتَتَلُوۡا فَاَصۡلِحُوۡا بَیۡنَهُمَا ۚ فَاِنۡۢ بَغَتۡ اِحۡدٰىهُمَا عَلَی الۡاُخۡرٰی فَقَاتِلُوا الَّتِیۡ تَبۡغِیۡ حَتّٰی تَفِیۡٓءَ اِلٰۤی اَمۡرِ اللّٰهِ ۚ فَاِنۡ فَآءَتۡ فَاَصۡلِحُوۡا بَیۡنَهُمَا بِالۡعَدۡلِ وَ اَقۡسِطُوۡا ؕ اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ الۡمُقۡسِطِیۡنَ
অনুবাদ: আর যদি মুমিনদের দু’দল যুদ্ধে লিপ্ত হয়, তাহলে তোমরা তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দাও। অতঃপর যদি তাদের একদল অপর দলের উপর বাড়াবাড়ি করে, তাহলে যে দলটি বাড়াবাড়ি করবে, তার বিরুদ্ধে তোমরা যুদ্ধ কর, যতক্ষণ না সে দলটি আল্লাহর নির্দেশের দিকে ফিরে আসে। তারপর যদি দলটি ফিরে আসে তাহলে তাদের মধ্যে ইনসাফের সাথে মীমাংসা কর এবং ন্যায়বিচার কর। নিশ্চয় আল্লাহ ন্যায়বিচারকারীদের ভালবাসেন।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ৯)

55 ৫৫
فَلَا تُعۡجِبۡکَ اَمۡوَالُهُمۡ وَ لَاۤ اَوۡلَادُهُمۡ ؕ اِنَّمَا یُرِیۡدُ اللّٰهُ لِیُعَذِّبَهُمۡ بِهَا فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا وَ تَزۡهَقَ اَنۡفُسُهُمۡ وَ هُمۡ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তোমাকে যেন মুগ্ধ না করে তাদের ধন-সম্পদ এবং সন্তানাদি, আল্লাহ এর দ্বারা কেবল তাদের আযাব দিতে চান দুনিয়ার জীবনে এবং তাদের জান বের হবে কাফির অবস্থায়।
(আত-তাওবা আয়াত: ৫৫)

11 ১১
وَ الَّذِیۡ نَزَّلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءًۢ بِقَدَرٍ ۚ فَاَنۡشَرۡنَا بِهٖ بَلۡدَۃً مَّیۡتًا ۚ کَذٰلِکَ تُخۡرَجُوۡنَ
অনুবাদ: আর যিনি আসমান থেকে পরিমিতভাবে পানি বর্ষণ করেন। অতঃপর আমি তা দ্বারা মৃত জনপদকে সঞ্জীবিত করি। এভাবেই তোমাদেরকে বের করা হবে।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ১১)

163 ১৬৩
لَا شَرِیۡکَ لَهٗ ۚ وَ بِذٰلِکَ اُمِرۡتُ وَ اَنَا اَوَّلُ الۡمُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তাঁর কোন শরীক নেই এবং আমাকে এরই নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। আর আমি মুসলমানদের মধ্যে প্রথম’।
(আল-আনআম আয়াত: ১৬৩)

26 ২৬
وَ مَثَلُ کَلِمَۃٍ خَبِیۡثَۃٍ کَشَجَرَۃٍ خَبِیۡثَۃِۣ اجۡتُثَّتۡ مِنۡ فَوۡقِ الۡاَرۡضِ مَا لَهَا مِنۡ قَرَارٍ
অনুবাদ: আর অপবিত্র বাক্যের উপমা নিকৃষ্ট বৃক্ষের ন্যায়, যাকে মাটির উপর থেকে সমূলে উপড়ে ফেলা হয়েছে, যার কোন স্থিতি নেই।
(ইবরাহীম আয়াত: ২৬)

5 ৫
وَ اخۡتِلَافِ الَّیۡلِ وَ النَّهَارِ وَ مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ مِنَ السَّمَآءِ مِنۡ رِّزۡقٍ فَاَحۡیَا بِهِ الۡاَرۡضَ بَعۡدَ مَوۡتِهَا وَ تَصۡرِیۡفِ الرِّیٰحِ اٰیٰتٌ لِّقَوۡمٍ یَّعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর রাত ও দিনের পরিবর্তনে, আল্লাহ আসমান থেকে যে পানি বর্ষণ করেন তারপর তা দ্বারা যমীনকে তার মৃত্যুর পর পুনর্জীবিত করেন তাতে এবং বাতাসের পরিবর্তনে সে কওমের জন্য নিদর্শনাবলী রয়েছে যারা বোঝে।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৫)

34 ৩৪
اِنَّ هٰۤؤُلَآءِ لَیَقُوۡلُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তারা বলেই থাকে,
(আদ-দুখান আয়াত: ৩৪)

107 ১০৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ کَانَتۡ لَهُمۡ جَنّٰتُ الۡفِرۡدَوۡسِ نُزُلًا
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, তাদের মেহমানদারির জন্য রয়েছে জান্নাতুল ফেরদাউস।
(আল-কাহফ আয়াত: ১০৭)

26 ২৬
کَلَّاۤ اِذَا بَلَغَتِ التَّرَاقِیَ
অনুবাদ: কখনই না, যখন প্রাণ কণ্ঠাগত হবে।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ২৬)

3 ৩
وَ مَا یَنۡطِقُ عَنِ الۡهَوٰی
অনুবাদ: আর সে মনগড়া কথা বলে না।
(আন-নাজম আয়াত: ৩)

196 ১৯৬
وَ اِنَّهٗ لَفِیۡ زُبُرِ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই তা রয়েছে পূর্ববর্তী কিতাবসমূহে।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৯৬)

101 ১০১
وَ اِذَا بَدَّلۡنَاۤ اٰیَۃً مَّکَانَ اٰیَۃٍ ۙ وَّ اللّٰهُ اَعۡلَمُ بِمَا یُنَزِّلُ قَالُوۡۤا اِنَّمَاۤ اَنۡتَ مُفۡتَرٍ ؕ بَلۡ اَکۡثَرُهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন আমি একটি আয়াতের স্থানে পরিবর্তন করে আরেকটি আয়াত দেই- আল্লাহ ভাল জানেন সে সম্পর্কে, যা তিনি নাযিল করেন- তখন তারা বলে, তুমি তো কেবল মিথ্যা রটনাকারী; রবং তাদের অধিকাংশই জানে না।
(আন-নাহাল আয়াত: ১০১)

39 ৩৯
اِلَّاۤ اَصۡحٰبَ الۡیَمِیۡنِ
অনুবাদ: কিন্তু ডান দিকের লোকেরা নয়,
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৩৯)

107 ১০৭
وَ مَاۤ اَرۡسَلۡنٰکَ اِلَّا رَحۡمَۃً لِّلۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তো তোমাকে বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবেই প্রেরণ করেছি।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১০৭)

74 ৭৪
فَلَمَّا ذَهَبَ عَنۡ اِبۡرٰهِیۡمَ الرَّوۡعُ وَ جَآءَتۡهُ الۡبُشۡرٰی یُجَادِلُنَا فِیۡ قَوۡمِ لُوۡطٍ
অনুবাদ: অতঃপর যখন ইবরাহীম থেকে ভয় দূর হল এবং তার কাছে সুসংবাদ এল, তখন সে লূতের কওম সম্পর্কে আমার সাথে বাদানুবাদ করতে লাগল।
(হূদ আয়াত: ৭৪)

17 ১৭
یَمُنُّوۡنَ عَلَیۡکَ اَنۡ اَسۡلَمُوۡا ؕ قُلۡ لَّا تَمُنُّوۡا عَلَیَّ اِسۡلَامَکُمۡ ۚ بَلِ اللّٰهُ یَمُنُّ عَلَیۡکُمۡ اَنۡ هَدٰىکُمۡ لِلۡاِیۡمَانِ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: (তারা মনে করে) ‘তারা ইসলাম গ্রহণ করে তোমাকে ধন্য করেছে’। বল, ‘তোমরা ইসলাম গ্রহণ করে আমাকে ধন্য করেছ মনে করো না’। বরং আল্লাহই তোমাদেরকে ঈমানের দিকে পরিচালিত করে তোমাদেরকে ধন্য করেছেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হয়ে থাক’।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ১৭)

25 ২৫
اِنۡ هٰذَاۤ اِلَّا قَوۡلُ الۡبَشَرِ
অনুবাদ: ‘এটা তো মানুষের কথামাত্র’।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ২৫)

7 ৭
فَاِذَا بَرِقَ الۡبَصَرُ
অনুবাদ: যখন চক্ষু হতচকিত হবে।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৭)

6 ৬
وَ مِنَ النَّاسِ مَنۡ یَّشۡتَرِیۡ لَهۡوَ الۡحَدِیۡثِ لِیُضِلَّ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ ٭ۖ وَّ یَتَّخِذَهَا هُزُوًا ؕ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ عَذَابٌ مُّهِیۡنٌ
অনুবাদ: আর মানুষের মধ্য থেকে কেউ কেউ না জেনে আল্লাহর পথ থেকে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য বেহুদা কথা খরিদ করে, আর তারা ঐগুলোকে হাসি-ঠাট্টা হিসেবে গ্রহণ করে; তাদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাকর আযাব।
(লুকমান আয়াত: ৬)

21 ২১
وَ مِنۡ اٰیٰتِهٖۤ اَنۡ خَلَقَ لَکُمۡ مِّنۡ اَنۡفُسِکُمۡ اَزۡوَاجًا لِّتَسۡکُنُوۡۤا اِلَیۡهَا وَ جَعَلَ بَیۡنَکُمۡ مَّوَدَّۃً وَّ رَحۡمَۃً ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یَّتَفَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে যে, তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের থেকেই স্ত্রীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে প্রশান্তি পাও। আর তিনি তোমাদের মধ্যে ভালবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয় এর মধ্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে সে কওমের জন্য, যারা চিন্তা করে।
(আর-রুম আয়াত: ২১)

22 ২২
وَ لَا تَنۡکِحُوۡا مَا نَکَحَ اٰبَآؤُکُمۡ مِّنَ النِّسَآءِ اِلَّا مَا قَدۡ سَلَفَ ؕ اِنَّهٗ کَانَ فَاحِشَۃً وَّ مَقۡتًا ؕ وَ سَآءَ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: আর তোমরা বিবাহ করো না নারীদের মধ্য থেকে যাদেরকে বিবাহ করেছে তোমাদের পিতৃপুরুষগণ। তবে পূর্বে যা সংঘটিত হয়েছে (তা ক্ষমা করা হল)। নিশ্চয় তা হল অশ্লীলতা ও ঘৃণিত বিষয় এবং নিকৃষ্ট পথ।
(আন-নিসা আয়াত: ২২)

38 ৩৮
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا رُسُلًا مِّنۡ قَبۡلِکَ وَ جَعَلۡنَا لَهُمۡ اَزۡوَاجًا وَّ ذُرِّیَّۃً ؕ وَ مَا کَانَ لِرَسُوۡلٍ اَنۡ یَّاۡتِیَ بِاٰیَۃٍ اِلَّا بِاِذۡنِ اللّٰهِ ؕ لِکُلِّ اَجَلٍ کِتَابٌ
অনুবাদ: আর অবশ্যই তোমার পূর্বে আমি রাসূলদের প্রেরণ করেছি এবং তাদেরকে দিয়েছি স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি। আর কোন রাসূলের জন্য এটা সম্ভব নয় যে, আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কোন নিদর্শন নিয়ে আসবে। প্রতিটি সুনির্দিষ্ট সময়ের জন্য রয়েছে লিপিবদ্ধ বিধান।
(আর-রাদ আয়াত: ৩৮)

106 ১০৬
وَّ اسۡتَغۡفِرِ اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
অনুবাদ: আর তুমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নিসা আয়াত: ১০৬)

25 ২৫
وَ لَئِنۡ سَاَلۡتَهُمۡ مَّنۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ لَیَقُوۡلُنَّ اللّٰهُ ؕ قُلِ الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ ؕ بَلۡ اَکۡثَرُهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তুমি তাদেরকে জিজ্ঞাসা কর, ‘কে আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন?’ তারা অবশ্যই বলবে, ‘আল্লাহ।’ বল, ‘সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর; কিন্তু তাদের অধিকাংশই জানে না’।
(লুকমান আয়াত: ২৫)

91 ৯১
وَ بُرِّزَتِ الۡجَحِیۡمُ لِلۡغٰوِیۡنَ
অনুবাদ: এবং পথভ্রষ্টকারীদের জন্য জাহান্নাম উন্মোচিত করা হবে।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৯১)

50 ৫০
(سُجود‎‎) یَخَافُوۡنَ رَبَّهُمۡ مِّنۡ فَوۡقِهِمۡ وَ یَفۡعَلُوۡنَ مَا یُؤۡمَرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তাদের উপরস্থ রবকে ভয় করে এবং তাদেরকে যা নির্দেশ দেয়া হয়, তারা তা করে। [সাজদাহ] ۩
(আন-নাহাল আয়াত: ৫০)

25 ২৫
وَ قَالَ اِنَّمَا اتَّخَذۡتُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اَوۡثَانًا ۙ مَّوَدَّۃَ بَیۡنِکُمۡ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ ثُمَّ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یَکۡفُرُ بَعۡضُکُمۡ بِبَعۡضٍ وَّ یَلۡعَنُ بَعۡضُکُمۡ بَعۡضًا ۫ وَّ مَاۡوٰىکُمُ النَّارُ وَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ نّٰصِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর ইবরাহীম বলল, ‘দুনিয়ার জীবনে তোমাদের মধ্যে মিল-মহব্বতের জন্যই তো তোমরা আল্লাহ ছাড়া মূর্তিদেরকে গ্রহণ করেছ। তারপর কিয়ামতের দিন তোমরা একে অপরকে অস্বীকার করবে এবং পরস্পর পরস্পরকে লা‘নত করবে, আর তোমাদের নিবাস জাহান্নাম এবং তোমাদের জন্য থাকবে না কোন সাহায্যকারী’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ২৫)

25 ২৫
وَ اِنَّ رَبَّکَ هُوَ یَحۡشُرُهُمۡ ؕ اِنَّهٗ حَکِیۡمٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রব তাদেরকে একত্র করবেন। নিশ্চয় তিনি প্রজ্ঞাময় ও সর্বজ্ঞানী।
(আল-হিজর আয়াত: ২৫)

5 ৫
بَلۡ یُرِیۡدُ الۡاِنۡسَانُ لِیَفۡجُرَ اَمَامَهٗ ۚ
অনুবাদ: বরং মানুষ চায় ভবিষ্যতেও পাপাচার করতে।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৫)

69 ৬৯
قُلۡ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَفۡتَرُوۡنَ عَلَی اللّٰهِ الۡکَذِبَ لَا یُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘নিশ্চয় যারা আল্লাহর নামে মিথ্যা রটায়, তারা সফল হবে না’।
(ইউনুস আয়াত: ৬৯)

49 ৪৯
اَهٰۤؤُلَآءِ الَّذِیۡنَ اَقۡسَمۡتُمۡ لَا یَنَالُهُمُ اللّٰهُ بِرَحۡمَۃٍ ؕ اُدۡخُلُوا الۡجَنَّۃَ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡکُمۡ وَ لَاۤ اَنۡتُمۡ تَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: এরাই কি তারা যাদের ব্যাপারে তোমরা কসম করতে যে, আল্লাহ তাদেরকে রহমতে শামিল করবেন না? ‘তোমরা জান্নাতে প্রবেশ কর। তোমাদের উপর কোন ভয় নেই এবং তোমরা দুঃখিত হবে না’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৪৯)

58 ৫৮
وَ لَقَدۡ ضَرَبۡنَا لِلنَّاسِ فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ مِنۡ کُلِّ مَثَلٍ ؕ وَ لَئِنۡ جِئۡتَهُمۡ بِاٰیَۃٍ لَّیَقُوۡلَنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِنۡ اَنۡتُمۡ اِلَّا مُبۡطِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তো মানুষের জন্য এই কুরআনে সব ধরনের দৃষ্টান্ত পেশ করেছি। আর যদি তুমি তাদের কাছে কোন আয়াত নিয়ে আস, তবে অবশ্যই কাফিররা বলবে, ‘তোমরা তো বাতিলপন্থী’।
(আর-রুম আয়াত: ৫৮)

54 ৫৪
اِنَّ هٰذَا لَرِزۡقُنَا مَا لَهٗ مِنۡ نَّفَادٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় এটি আমার দেয়া রিয্ক, যা নিঃশেষ হবার নয়।
(সোয়াদ আয়াত: ৫৪)

54 ৫৪
اِنۡ نَّقُوۡلُ اِلَّا اعۡتَرٰىکَ بَعۡضُ اٰلِهَتِنَا بِسُوۡٓءٍ ؕ قَالَ اِنِّیۡۤ اُشۡهِدُ اللّٰهَ وَ اشۡهَدُوۡۤا اَنِّیۡ بَرِیۡٓءٌ مِّمَّا تُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আমরা তো কেবল বলছি যে, ‘আমাদের কোন কোন উপাস্য তোমাকে অমঙ্গল দ্বারা আক্রান্ত করেছে’। সে বলল, ‘নিশ্চয় আমি আল্লাহকে সাক্ষী রাখছি আর তোমরা সাক্ষী থাক যে, আমি অবশ্যই তা থেকে মুক্ত যাকে তোমরা শরীক কর,
(হূদ আয়াত: ৫৪)

43 ৪৩
فَاَقِمۡ وَجۡهَکَ لِلدِّیۡنِ الۡقَیِّمِ مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَ یَوۡمٌ لَّا مَرَدَّ لَهٗ مِنَ اللّٰهِ یَوۡمَئِذٍ یَّصَّدَّعُوۡنَ
অনুবাদ: তাই তুমি তোমার নিজকে সরল-সঠিক দীনের উপর কায়েম রাখ, আল্লাহর পক্ষ থেকে সেদিন আসার পূর্বে, যা ফেরানো যাবে না। সেদিন তারা বিভক্ত হয়ে পড়বে।
(আর-রুম আয়াত: ৪৩)

39 ৩৯
فَجَعَلَ مِنۡهُ الزَّوۡجَیۡنِ الذَّکَرَ وَ الۡاُنۡثٰی
অনুবাদ: অতঃপর তিনি তা থেকে সৃষ্টি করেন জোড়ায় জোড়ায় পুরুষ ও নারী।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৩৯)

10 ১০
وَ قَالُوۡۤا ءَ اِذَا ضَلَلۡنَا فِی الۡاَرۡضِ ءَ اِنَّا لَفِیۡ خَلۡقٍ جَدِیۡدٍ ۬ؕ بَلۡ هُمۡ بِلِقَآیِٔ رَبِّهِمۡ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘আমরা যখন মাটিতে মিশে যাব তখন কি আবার নতুন সৃষ্টি হব’? বরং তারাতো তাদের রবের সাক্ষাৎকে অস্বীকারকারী।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ১০)

27 ২৭
وَ اتۡلُ عَلَیۡهِمۡ نَبَاَ ابۡنَیۡ اٰدَمَ بِالۡحَقِّ ۘ اِذۡ قَرَّبَا قُرۡبَانًا فَتُقُبِّلَ مِنۡ اَحَدِهِمَا وَ لَمۡ یُتَقَبَّلۡ مِنَ الۡاٰخَرِ ؕ قَالَ لَاَقۡتُلَنَّکَ ؕ قَالَ اِنَّمَا یَتَقَبَّلُ اللّٰهُ مِنَ الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি তাদের নিকট আদমের দুই পুত্রের সংবাদ যথাযথভাবে বর্ণনা কর, যখন তারা উভয়ে কুরবানী পেশ করল। অতঃপর তাদের একজন থেকে গ্রহণ করা হল, আর অপরজন থেকে গ্রহণ করা হল না। সে বলল, ‘অবশ্যই আমি তোমাকে হত্যা করব’। অন্যজন বলল, ‘আল্লাহ কেবল মুত্তাকীদের থেকে গ্রহণ করেন’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ২৭)

57 ৫৭
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ قَدۡ جَآءَتۡکُمۡ مَّوۡعِظَۃٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ شِفَآءٌ لِّمَا فِی الصُّدُوۡرِ ۬ۙ وَ هُدًی وَّ رَحۡمَۃٌ لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: হে মানুষ, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে তোমাদের কাছে এসেছে উপদেশ এবং অন্তরসমূহে যা থাকে তার শিফা, আর মুমিনদের জন্য হিদায়াত ও রহমত।
(ইউনুস আয়াত: ৫৭)

17 ১৭
فَکَانَ عَاقِبَتَهُمَاۤ اَنَّهُمَا فِی النَّارِ خَالِدَیۡنِ فِیۡهَا ؕ وَ ذٰلِکَ جَزٰٓؤُا الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তাদের দু’জনের পরিণতি ছিল এই যে, তারা দু’জনেই জাহান্নামী হবে, সেখানে তারা স্থায়ী হবে; আর এটাই যালিমদের প্রতিদান।
(আল-হাশর আয়াত: ১৭)

1 ১
سُوۡرَۃٌ اَنۡزَلۡنٰهَا وَ فَرَضۡنٰهَا وَ اَنۡزَلۡنَا فِیۡهَاۤ اٰیٰتٍۭ بَیِّنٰتٍ لَّعَلَّکُمۡ تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: এটি একটি সূরা, যা আমি নাযিল করেছি এবং এটাকে অবশ্য পালনীয় করেছি। আর আমি এতে সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ নাযিল করেছি, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।
(আন-নূর আয়াত: ১)

25 ২৫
وَ هُزِّیۡۤ اِلَیۡکِ بِجِذۡعِ النَّخۡلَۃِ تُسٰقِطۡ عَلَیۡکِ رُطَبًا جَنِیًّا
অনুবাদ: ‘আর তুমি খেজুর গাছের কান্ড ধরে তোমার দিকে নাড়া দাও, তাহলে তা তোমার উপর তাজা-পাকা খেজুর ফেলবে’।
(মারইয়াম আয়াত: ২৫)

17 ১৭
وَ اِنۡ یَّمۡسَسۡکَ اللّٰهُ بِضُرٍّ فَلَا کَاشِفَ لَهٗۤ اِلَّا هُوَ ؕ وَ اِنۡ یَّمۡسَسۡکَ بِخَیۡرٍ فَهُوَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আর যদি আল্লাহ তোমাকে কোন দুর্দশা দ্বারা স্পর্শ করেন, তবে তিনি ছাড়া তা দূরকারী কেউ নেই। আর যদি কোন কল্যাণ দ্বারা স্পর্শ করেন তবে তিনিই তো সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-আনআম আয়াত: ১৭)

17 ১৭
قُلۡ مَنۡ ذَا الَّذِیۡ یَعۡصِمُکُمۡ مِّنَ اللّٰهِ اِنۡ اَرَادَ بِکُمۡ سُوۡٓءًا اَوۡ اَرَادَ بِکُمۡ رَحۡمَۃً ؕ وَ لَا یَجِدُوۡنَ لَهُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ وَلِیًّا وَّ لَا نَصِیۡرًا
অনুবাদ: বল, ‘আল্লাহ থেকে কে তোমাদেরকে রক্ষা করবে যদি তিনি তোমাদের কোন ক্ষতি করতে চান? অথবা তিনি তোমাদের রহমত দান করতে ইচ্ছা করেন (কে তোমাদের ক্ষতি করবে)’। আর তারা আল্লাহ ছাড়া তাদের কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী পাবে না।
(আল-আহযাব আয়াত: ১৭)

12 ১২
یَدۡعُوۡا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مَا لَا یَضُرُّهٗ وَ مَا لَا یَنۡفَعُهٗ ؕ ذٰلِکَ هُوَ الضَّلٰلُ الۡبَعِیۡدُ
অনুবাদ: সে আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুকে ডাকে, যা তার কোন ক্ষতি করতে পারে না এবং কোন উপকারও করতে পারে না। এটিই চরম পথভ্রষ্টতা।
(আল-হজ্জ আয়াত: ১২)

26 ২৬
یٰبَنِیۡۤ اٰدَمَ قَدۡ اَنۡزَلۡنَا عَلَیۡکُمۡ لِبَاسًا یُّوَارِیۡ سَوۡاٰتِکُمۡ وَ رِیۡشًا ؕ وَ لِبَاسُ التَّقۡوٰی ۙ ذٰلِکَ خَیۡرٌ ؕ ذٰلِکَ مِنۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ لَعَلَّهُمۡ یَذَّکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: হে বনী আদম, আমি তো তোমাদের জন্য পোশাক অবতীর্ণ করেছি, যা তোমাদের লজ্জাস্থান ঢাকবে এবং যা সৌন্দর্যস্বরূপ। আর তাকওয়ার পোশাক, তা উত্তম। এগুলো আল্লাহর আয়াতসমূহের অন্তর্ভুক্ত। যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে।
(আল-আরাফ আয়াত: ২৬)

84 ৮৪
فَقَاتِلۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ۚ لَا تُکَلَّفُ اِلَّا نَفۡسَکَ وَ حَرِّضِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ۚ عَسَی اللّٰهُ اَنۡ یَّکُفَّ بَاۡسَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ؕ وَ اللّٰهُ اَشَدُّ بَاۡسًا وَّ اَشَدُّ تَنۡکِیۡلًا
অনুবাদ: অতএব তুমি আল্লাহর রাস্তায় লড়াই কর। তুমি শুধু তোমার নিজের ব্যাপারে দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং মুমিনদেরকে উদ্বুদ্ধ কর। আশা করা যায় আল্লাহ অচিরেই কাফিরদের শক্তি প্রতিহত করবেন। আর আল্লাহ শক্তিতে প্রবলতর এবং শাস্তিদানে কঠোরতর।
(আন-নিসা আয়াত: ৮৪)

39 ৩৯
وَ الۡقَمَرَ قَدَّرۡنٰهُ مَنَازِلَ حَتّٰی عَادَ کَالۡعُرۡجُوۡنِ الۡقَدِیۡمِ
অনুবাদ: আর চাঁদের জন্য আমি নির্ধারণ করেছি মানযিলসমূহ, অবশেষে সেটি খেজুরের শুষ্ক পুরাতন শাখার মত হয়ে যায়।
(ইয়াসীন আয়াত: ৩৯)

50 ৫০
وَ اَنَّهٗۤ اَهۡلَکَ عَادَۨ ا الۡاُوۡلٰی
অনুবাদ: আর তিনিই প্রাচীন ‘আদ জাতিকে ধ্বংস করেছেন।
(আন-নাজম আয়াত: ৫০)

77 ৭৭
وَ لِلّٰهِ غَیۡبُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ مَاۤ اَمۡرُ السَّاعَۃِ اِلَّا کَلَمۡحِ الۡبَصَرِ اَوۡ هُوَ اَقۡرَبُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আর আসমানসমূহ ও যমীনে গায়েবী বিষয় আল্লাহরই। আর কিয়ামতের ব্যাপারটি শুধু চোখের পলকের ন্যায়। কিংবা তা আরো নিকটবর্তী। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আন-নাহাল আয়াত: ৭৭)

57 ৫৭
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৫৭)

192 ১৯২
وَ اِنَّهٗ لَتَنۡزِیۡلُ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় এ কুরআন সৃষ্টিকুলের রবেরই নাযিলকৃত।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৯২)

46 ৪৬
اَفَلَمۡ یَسِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَتَکُوۡنَ لَهُمۡ قُلُوۡبٌ یَّعۡقِلُوۡنَ بِهَاۤ اَوۡ اٰذَانٌ یَّسۡمَعُوۡنَ بِهَا ۚ فَاِنَّهَا لَا تَعۡمَی الۡاَبۡصَارُ وَ لٰکِنۡ تَعۡمَی الۡقُلُوۡبُ الَّتِیۡ فِی الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: তারা কি যমীনে ভ্রমণ করেনি? তাহলে তাদের হত এমন হৃদয় যা দ্বারা তারা উপলব্ধি করতে পারত এবং এমন কান যা দ্বারা তারা শুনতে পারত। বস্ত্তত চোখ তো অন্ধ হয় না, বরং অন্ধ হয় বক্ষস্থিত হৃদয়।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৪৬)

94 ৯৪
فَاَقۡبَلُوۡۤا اِلَیۡهِ یَزِفُّوۡنَ
অনুবাদ: তখন লোকেরা তার দিকে ছুটে আসল।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৯৪)

99 ৯৯
اَوَ لَمۡ یَرَوۡا اَنَّ اللّٰهَ الَّذِیۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ قَادِرٌ عَلٰۤی اَنۡ یَّخۡلُقَ مِثۡلَهُمۡ وَ جَعَلَ لَهُمۡ اَجَلًا لَّا رَیۡبَ فِیۡهِ ؕ فَاَبَی الظّٰلِمُوۡنَ اِلَّا کُفُوۡرًا
অনুবাদ: তারা কি দেখে না যে, আল্লাহ আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন, তিনি তাদের অনুরূপ সৃষ্টি করতে সক্ষম? আর তিনি তাদের জন্য একটি সময় নির্ধারণ করেছেন যাতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু যালিমরা কুফরী না করে থাকেনি।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৯৯)

33 ৩৩
وَ قَرۡنَ فِیۡ بُیُوۡتِکُنَّ وَ لَا تَبَرَّجۡنَ تَبَرُّجَ الۡجَاهِلِیَّۃِ الۡاُوۡلٰی وَ اَقِمۡنَ الصَّلٰوۃَ وَ اٰتِیۡنَ الزَّکٰوۃَ وَ اَطِعۡنَ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ ؕ اِنَّمَا یُرِیۡدُ اللّٰهُ لِیُذۡهِبَ عَنۡکُمُ الرِّجۡسَ اَهۡلَ الۡبَیۡتِ وَ یُطَهِّرَکُمۡ تَطۡهِیۡرًا
অনুবাদ: আর তোমরা নিজ গৃহে অবস্থান করবে এবং প্রাক-জাহেলী যুগের মত সৌন্দর্য প্রদর্শন করো না। আর তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত প্রদান কর এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য কর। হে নবী পরিবার, আল্লাহ তো কেবল চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতাকে দূরীভূত করতে এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র করতে।
(আল-আহযাব আয়াত: ৩৩)

85 ৮৫
قَالَ فَاِنَّا قَدۡ فَتَنَّا قَوۡمَکَ مِنۡۢ بَعۡدِکَ وَ اَضَلَّهُمُ السَّامِرِیُّ
অনুবাদ: আল্লাহ বললেন, ‘তোমার চলে আসার পর আমি তো তোমার কওমকে পরীক্ষায় ফেলে দিয়েছি। আর সামেরী তাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৮৫)

6 ৬
خَلَقَکُمۡ مِّنۡ نَّفۡسٍ وَّاحِدَۃٍ ثُمَّ جَعَلَ مِنۡهَا زَوۡجَهَا وَ اَنۡزَلَ لَکُمۡ مِّنَ الۡاَنۡعَامِ ثَمٰنِیَۃَ اَزۡوَاجٍ ؕ یَخۡلُقُکُمۡ فِیۡ بُطُوۡنِ اُمَّهٰتِکُمۡ خَلۡقًا مِّنۡۢ بَعۡدِ خَلۡقٍ فِیۡ ظُلُمٰتٍ ثَلٰثٍ ؕ ذٰلِکُمُ اللّٰهُ رَبُّکُمۡ لَهُ الۡمُلۡکُ ؕ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ فَاَنّٰی تُصۡرَفُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এক নাফ্স থেকে, তারপর তা থেকে তার জোড়া সৃষ্টি করেছেন এবং চতুষ্পদ জন্তু থেকে তোমাদের জন্য দিয়েছেন আট জোড়া*; তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেন তোমাদের মাতৃগর্ভে; এক সৃষ্টির পর আরেক সৃষ্টি, ত্রিবিধ অন্ধকারে; তিনিই আল্লাহ; তোমাদের রব; রাজত্ব তাঁরই; তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। তারপরও তোমাদেরকে কোথায় ফিরানো হচ্ছে?
(আয-যুমার আয়াত: ৬)

77 ৭৭
وَ لَقَدۡ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰی مُوۡسٰۤی ۬ۙ اَنۡ اَسۡرِ بِعِبَادِیۡ فَاضۡرِبۡ لَهُمۡ طَرِیۡقًا فِی الۡبَحۡرِ یَبَسًا ۙ لَّا تَخٰفُ دَرَکًا وَّ لَا تَخۡشٰی
অনুবাদ: আর আমি অবশ্যই মূসার কাছে ওহী প্রেরণ করেছিলাম যে, ‘আমার বান্দাদেরকে নিয়ে রাতের বেলায় রওয়ানা হও। অতঃপর সজোরে আঘাত করে তাদের জন্য শুকনো রাস্তা বানাও। পেছন থেকে ধরে ফেলার আশংকা করো না এবং ভয়ও করো না’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৭৭)

14 ১৪
قَالَتِ الۡاَعۡرَابُ اٰمَنَّا ؕ قُلۡ لَّمۡ تُؤۡمِنُوۡا وَ لٰکِنۡ قُوۡلُوۡۤا اَسۡلَمۡنَا وَ لَمَّا یَدۡخُلِ الۡاِیۡمَانُ فِیۡ قُلُوۡبِکُمۡ ؕ وَ اِنۡ تُطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ لَا یَلِتۡکُمۡ مِّنۡ اَعۡمَالِکُمۡ شَیۡئًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: বেদুঈনরা বলল, ‘আমরা ঈমান আনলাম’। বল, ‘তোমরা ঈমান আননি’। বরং তোমরা বল, ‘আমরা আত্মসমর্পণ করলাম’। আর এখন পর্যন্ত তোমাদের অন্তরে ঈমান প্রবেশ করেনি। আর যদি তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য কর, তাহলে তিনি তোমাদের আমলসমূহের কোন কিছুই হ্রাস করবেন না। নিশ্চয় আল্লাহ অধিক ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ১৪)

39 ৩৯
وَ لَوۡ لَاۤ اِذۡ دَخَلۡتَ جَنَّتَکَ قُلۡتَ مَا شَآءَ اللّٰهُ ۙ لَا قُوَّۃَ اِلَّا بِاللّٰهِ ۚ اِنۡ تَرَنِ اَنَا اَقَلَّ مِنۡکَ مَالًا وَّ وَلَدًا
অনুবাদ: ‘আর যখন তুমি তোমার বাগানে প্রবেশ করলে, তখন কেন তুমি বললে না, ‘মাশাআল্লাহ’! আল্লাহর তৌফিক ছাড়া কোন শক্তি নেই। তুমি যদি দেখ যে, আমি সম্পদে ও সন্তানে তোমার চেয়ে কম,
(আল-কাহফ আয়াত: ৩৯)

1 ১
اِقۡتَرَبَ لِلنَّاسِ حِسَابُهُمۡ وَ هُمۡ فِیۡ غَفۡلَۃٍ مُّعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: মানুষের হিসাব-নিকাশের সময় আসন্ন, অথচ তারা উদাসীনতায় মুখ ফিরিয়ে রয়েছে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১)

67 ৬৭
لِکُلِّ اُمَّۃٍ جَعَلۡنَا مَنۡسَکًا هُمۡ نَاسِکُوۡهُ فَلَا یُنَازِعُنَّکَ فِی الۡاَمۡرِ وَ ادۡعُ اِلٰی رَبِّکَ ؕ اِنَّکَ لَعَلٰی هُدًی مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: আমি প্রত্যেক জাতির জন্য ইবাদাতের নিয়ম-কানুন নির্ধারণ করে দিয়েছি, তারা যার অনুসরণকারী। সুতরাং তারা যেন তোমার সাথে এ ব্যাপারে কোন বিতর্ক করতে না পারে। আর তুমি তোমার রবের দিকে আহবান কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথেই রয়েছ।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৬৭)

53 ৫৩
فَلَوۡ لَاۤ اُلۡقِیَ عَلَیۡهِ اَسۡوِرَۃٌ مِّنۡ ذَهَبٍ اَوۡ جَآءَ مَعَهُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ مُقۡتَرِنِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তবে তাকে কেন স্বর্ণবলয় প্রদান করা হল না অথবা দলবদ্ধভাবে ফেরেশতাগণ তার সাথে কেন আসল না?’
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৫৩)

32 ৩২
وَ اِذۡ قَالُوا اللّٰهُمَّ اِنۡ کَانَ هٰذَا هُوَ الۡحَقَّ مِنۡ عِنۡدِکَ فَاَمۡطِرۡ عَلَیۡنَا حِجَارَۃً مِّنَ السَّمَآءِ اَوِ ائۡتِنَا بِعَذَابٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন তারা বলেছিল, ‘হে আল্লাহ, যদি এটি সত্য হয় আপনার পক্ষ থেকে তাহলে আমাদের উপর আকাশ থেকে পাথর বর্ষণ করুন অথবা আমাদের উপর অন্য কোন যন্ত্রণাদায়ক আযাব নিয়ে আসুন’।
(আল-আনফাল আয়াত: ৩২)

26 ২৬
وَ لَقَدۡ مَکَّنّٰهُمۡ فِیۡمَاۤ اِنۡ مَّکَّنّٰکُمۡ فِیۡهِ وَ جَعَلۡنَا لَهُمۡ سَمۡعًا وَّ اَبۡصَارًا وَّ اَفۡـِٕدَۃً ۫ۖ فَمَاۤ اَغۡنٰی عَنۡهُمۡ سَمۡعُهُمۡ وَ لَاۤ اَبۡصَارُهُمۡ وَ لَاۤ اَفۡـِٕدَتُهُمۡ مِّنۡ شَیۡءٍ اِذۡ کَانُوۡا یَجۡحَدُوۡنَ ۙ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ وَ حَاقَ بِهِمۡ مَّا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি অবশ্যই তাদেরকে যাতে প্রতিষ্ঠিত করেছিলাম, তোমাদেরকে তাতে প্রতিষ্ঠিত করিনি। আর আমি তাদেরকে কান, চোখ ও হৃদয় দিয়েছিলাম, কিন্তু তারা যখন আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করত, তখন তাদের কান, তাদের চোখ ও তাদের হৃদয়সমূহ তাদের কোন উপকারে আসেনি। আর তারা যা নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করত তা-ই তাদেরকে পরিবেষ্টন করল।
(আল-আহকাফ আয়াত: ২৬)

54 ৫৪
اَمۡ یَحۡسُدُوۡنَ النَّاسَ عَلٰی مَاۤ اٰتٰهُمُ اللّٰهُ مِنۡ فَضۡلِهٖ ۚ فَقَدۡ اٰتَیۡنَاۤ اٰلَ اِبۡرٰهِیۡمَ الۡکِتٰبَ وَ الۡحِکۡمَۃَ وَ اٰتَیۡنٰهُمۡ مُّلۡکًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: বরং তারা কি লোকদেরকে হিংসা করে, আল্লাহ স্বীয় অনুগ্রহে তাদেরকে যা দিয়েছেন তার কারণে? তাহলে তো আমি ইবরাহীমের বংশধরকে কিতাব ও হিকমত দান করেছি এবং তাদেরকে দিয়েছি বিশাল রাজত্ব।
(আন-নিসা আয়াত: ৫৪)

6 ৬
وَ مَاۤ اَفَآءَ اللّٰهُ عَلٰی رَسُوۡلِهٖ مِنۡهُمۡ فَمَاۤ اَوۡجَفۡتُمۡ عَلَیۡهِ مِنۡ خَیۡلٍ وَّ لَا رِکَابٍ وَّ لٰکِنَّ اللّٰهَ یُسَلِّطُ رُسُلَهٗ عَلٰی مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আল্লাহ ইয়াহুদীদের নিকট থেকে তাঁর রাসূলকে ফায়* হিসেবে যা দিয়েছেন তোমরা তার জন্য কোন ঘোড়া বা উটে আরোহণ করে অভিযান পরিচালনা করনি। বরং আল্লাহ তাঁর রাসূলগণকে যাদের ওপর ইচ্ছা কতৃত্ব প্রদান করেন। আল্লাহ সকল কিছুর ওপর সর্বশক্তিমান।
(আল-হাশর আয়াত: ৬)

86 ৮৬
وَ لَئِنۡ شِئۡنَا لَنَذۡهَبَنَّ بِالَّذِیۡۤ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ ثُمَّ لَا تَجِدُ لَکَ بِهٖ عَلَیۡنَا وَکِیۡلًا
অনুবাদ: আর আমি ইচ্ছা করলে তোমার কাছে ওহীর মাধ্যমে যা পাঠিয়েছি তা অবশ্যই নিয়ে নিতে পারতাম; অতঃপর তুমি এ বিষয়ে আমার বিরুদ্ধে তোমার জন্য কোন কর্মবিধায়ক পেতে না।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৮৬)

96 ৯৬
قُلۡ کَفٰی بِاللّٰهِ شَهِیۡدًۢا بَیۡنِیۡ وَ بَیۡنَکُمۡ ؕ اِنَّهٗ کَانَ بِعِبَادِهٖ خَبِیۡرًۢا بَصِیۡرًا
অনুবাদ: বল, ‘আল্লাহই যথেষ্ট আমার ও তোমাদের মধ্যে স্বাক্ষী হিসেবে; নিশ্চয় তিনি তাঁর বান্দাদের ব্যাপারে পূর্ণ জ্ঞাত, পূর্ণ দ্রষ্টা’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৯৬)

52 ৫২
فَتَرَی الَّذِیۡنَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ مَّرَضٌ یُّسَارِعُوۡنَ فِیۡهِمۡ یَقُوۡلُوۡنَ نَخۡشٰۤی اَنۡ تُصِیۡبَنَا دَآئِرَۃٌ ؕ فَعَسَی اللّٰهُ اَنۡ یَّاۡتِیَ بِالۡفَتۡحِ اَوۡ اَمۡرٍ مِّنۡ عِنۡدِهٖ فَیُصۡبِحُوۡا عَلٰی مَاۤ اَسَرُّوۡا فِیۡۤ اَنۡفُسِهِمۡ نٰدِمِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তুমি দেখতে পাবে, যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে, তারা কাফিরদের মধ্যে (বন্ধুত্বের জন্য) ছুটছে। তারা বলে, ‘আমরা আশঙ্কা করছি যে, কোন বিপদ আমাদেরকে আক্রান্ত করবে’। অতঃপর হতে পারে আল্লাহ দান করবেন বিজয় কিংবা তাঁর পক্ষ থেকে এমন কিছু, যার ফলে তারা তাদের অন্তরে যা লুকিয়ে রেখেছে, তাতে লজ্জিত হবে।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৫২)

1 ১
اَلۡهٰکُمُ التَّکَاثُرُ
অনুবাদ: প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা তোমাদেরকে ভুলিয়ে রেখেছে।
(আত-তাকাসুর আয়াত: ১)

12 ১২
فِیۡهَا عَیۡنٌ جَارِیَۃٌ
অনুবাদ: সেখানে থাকবে প্রবাহমান ঝর্ণাধারা
(আল-গাশিয়া আয়াত: ১২)

44 ৪৪
وَ خُذۡ بِیَدِکَ ضِغۡثًا فَاضۡرِبۡ بِّهٖ وَ لَا تَحۡنَثۡ ؕ اِنَّا وَجَدۡنٰهُ صَابِرًا ؕ نِعۡمَ الۡعَبۡدُ ؕ اِنَّهٗۤ اَوَّابٌ
অনুবাদ: আর তুমি তোমার হাতে এক মুঠো তৃণলতা নাও এবং তা দিয়ে আঘাত কর। আর কসম ভংগ করো না। নিশ্চয় আমি তাকে ধৈর্যশীল পেয়েছি। সে কতই না উত্তম বান্দা! নিশ্চয়ই সে ছিল আমার অভিমুখী।
(সোয়াদ আয়াত: ৪৪)

35 ৩৫
وَ مَا یُلَقّٰهَاۤ اِلَّا الَّذِیۡنَ صَبَرُوۡا ۚ وَ مَا یُلَقّٰهَاۤ اِلَّا ذُوۡحَظٍّ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: আর এটি তারাই প্রাপ্ত হবে যারা ধৈর্যধারণ করবে, আর এর অধিকারী কেবল তারাই হয় যারা মহাভাগ্যবান।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৩৫)

188 ১৮৮
قَالَ رَبِّیۡۤ اَعۡلَمُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তোমরা যা কর, সে সম্পর্কে আমার রব অধিক জ্ঞাত’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৮৮)

194 ১৯৪
رَبَّنَا وَ اٰتِنَا مَا وَعَدۡتَّنَا عَلٰی رُسُلِکَ وَ لَا تُخۡزِنَا یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ اِنَّکَ لَا تُخۡلِفُ الۡمِیۡعَادَ
অনুবাদ: ‘হে আমাদের রব, আর আপনি আমাদেরকে তা প্রদান করুন যার ওয়াদা আপনি আমাদেরকে দিয়েছেন আপনার রাসূলগণের মাধ্যমে। আর কিয়ামতের দিনে আপনি আমাদেরকে অপমান করবেন না। নিশ্চয় আপনি অঙ্গীকার ভঙ্গ করেন না’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৯৪)

1 ১
وَ النّٰزِعٰتِ غَرۡقًا ۙ
অনুবাদ: কসম নির্মমভাবে (কাফিরদের রূহ) উৎপাটনকারীদের।*
(আন-নাযিআত আয়াত: ১)

200 ২০০
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اصۡبِرُوۡا وَ صَابِرُوۡا وَ رَابِطُوۡا ۟ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ لَعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা ধৈর্য ধর ও ধৈর্যে অটল থাক এবং পাহারায় নিয়োজিত থাক। আর আল্লাহকে ভয় কর, যাতে তোমরা সফল হও।
(আলে-ইমরান আয়াত: ২০০)

105 ১০৫
اَلَمۡ تَکُنۡ اٰیٰتِیۡ تُتۡلٰی عَلَیۡکُمۡ فَکُنۡتُمۡ بِهَا تُکَذِّبُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আমার আয়াতসমূহ কি তোমাদের কাছে পাঠ করা হত না?’ তারপর তোমরা তা অস্বীকার করতে’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১০৫)

12 ১২
وَ اَدۡخِلۡ یَدَکَ فِیۡ جَیۡبِکَ تَخۡرُجۡ بَیۡضَآءَ مِنۡ غَیۡرِ سُوۡٓءٍ ۟ فِیۡ تِسۡعِ اٰیٰتٍ اِلٰی فِرۡعَوۡنَ وَ قَوۡمِهٖ ؕ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا قَوۡمًا فٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর তুমি তোমার হাত বগলে প্রবেশ করাও, তা দোষমুক্ত শুভ্র অবস্থায় বের হয়ে আসবে। ফির‘আউন ও তার সম্প্রদায়ের কাছে আনীত নয়টি নিদর্শনের অন্তর্ভুক্ত। নিশ্চয় তারা ছিল ফাসিক সম্প্রদায়’।
(আন-নামাল আয়াত: ১২)

18 ১৮
وَ جَآءُوۡ عَلٰی قَمِیۡصِهٖ بِدَمٍ کَذِبٍ ؕ قَالَ بَلۡ سَوَّلَتۡ لَکُمۡ اَنۡفُسُکُمۡ اَمۡرًا ؕ فَصَبۡرٌ جَمِیۡلٌ ؕ وَ اللّٰهُ الۡمُسۡتَعَانُ عَلٰی مَا تَصِفُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তার জামায় মিথ্যা রক্ত লাগিয়ে নিয়ে এসেছিল। সে বলল, ‘বরং তোমাদের নফস তোমাদের জন্য একটি গল্প সাজিয়েছে। সুতরাং (আমার করণীয় হচ্ছে) সুন্দর ধৈর্য। আর তোমরা যা বর্ণনা করছ সে বিষয়ে আল্লাহই সাহায্যস্থল’।
(ইউসুফ আয়াত: ১৮)

270 ২৭০
وَ مَاۤ اَنۡفَقۡتُمۡ مِّنۡ نَّفَقَۃٍ اَوۡ نَذَرۡتُمۡ مِّنۡ نَّذۡرٍ فَاِنَّ اللّٰهَ یَعۡلَمُهٗ ؕ وَ مَا لِلظّٰلِمِیۡنَ مِنۡ اَنۡصَارٍ
অনুবাদ: তোমরা যা কিছু ব্যয় কর অথবা যে কোন মান্নত কর তা অবশ্যই আল্লাহ জানেন। আর যালিমদের জন্য কোন সাহায্যকারী নেই।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৭০)

151 ১৫১
اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡکٰفِرُوۡنَ حَقًّا ۚ وَ اَعۡتَدۡنَا لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَذَابًا مُّهِیۡنًا
অনুবাদ: তারাই প্রকৃত কাফির এবং আমি কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছি অপমানকর আযাব।
(আন-নিসা আয়াত: ১৫১)

27 ২৭
اِنَّکَ اِنۡ تَذَرۡهُمۡ یُضِلُّوۡا عِبَادَکَ وَ لَا یَلِدُوۡۤا اِلَّا فَاجِرًا کَفَّارًا
অনুবাদ: ‘আপনি যদি তাদেরকে অবশিষ্ট রাখেন তবে তারা আপনার বান্দাদেরকে পথভ্রষ্ট করবে এবং দুরাচারী ও কাফির ছাড়া অন্য কারো জন্ম দেবে না’।
(নূহ আয়াত: ২৭)

12 ১২
اِنَّ لَدَیۡنَاۤ اَنۡکَالًا وَّ جَحِیۡمًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আমার নিকট রয়েছে শিকলসমূহ ও প্রজ্জ্বলিত আগুন।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ১২)

93 ৯৩
وَ یٰقَوۡمِ اعۡمَلُوۡا عَلٰی مَکَانَتِکُمۡ اِنِّیۡ عَامِلٌ ؕ سَوۡفَ تَعۡلَمُوۡنَ ۙ مَنۡ یَّاۡتِیۡهِ عَذَابٌ یُّخۡزِیۡهِ وَ مَنۡ هُوَ کَاذِبٌ ؕ وَ ارۡتَقِبُوۡۤا اِنِّیۡ مَعَکُمۡ رَقِیۡبٌ
অনুবাদ: ‘আর হে আমার কওম, তোমরা তোমাদের অবস্থানে কাজ করে যাও, আমিও কাজ করছি। অচিরেই তোমরা জানতে পারবে কার কাছে আসবে সে আযাব যা তাকে লাঞ্ছিত করবে এবং কে মিথ্যাবাদী। আর তোমরা অপেক্ষা কর, আমিও তোমাদের সাথে অপেক্ষমান।
(হূদ আয়াত: ৯৩)

54 ৫৪
فَشٰرِبُوۡنَ عَلَیۡهِ مِنَ الۡحَمِیۡمِ
অনুবাদ: তদুপরি পান করবে প্রচন্ড উত্তপ্ত পানি।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৫৪)

7 ৭
اِذَاۤ اُلۡقُوۡا فِیۡهَا سَمِعُوۡا لَهَا شَهِیۡقًا وَّ هِیَ تَفُوۡرُ
অনুবাদ: যখন তাদেরকে তাতে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তারা তার বিকট শব্দ শুনতে পাবে। আর তা উথলিয়ে উঠবে।
(আল-মুলক আয়াত: ৭)

10 ১০
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا یُنَادَوۡنَ لَمَقۡتُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ مِنۡ مَّقۡتِکُمۡ اَنۡفُسَکُمۡ اِذۡ تُدۡعَوۡنَ اِلَی الۡاِیۡمَانِ فَتَکۡفُرُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে তাদেরকে উচ্চকণ্ঠে বলা হবে; ‘তোমাদের নিজদের প্রতি তোমাদের (আজকের) এ অসন্তোষ অপেক্ষা অবশ্যই আল্লাহর অসন্তোষ অধিকতর ছিল, যখন তোমাদেরকে ঈমানের প্রতি আহবান করা হয়েছিল তারপর তোমরা তা অস্বীকার করেছিলে’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ১০)

277 ২৭৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ لَهُمۡ اَجۡرُهُمۡ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ۚ وَ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান আনে ও নেক আমল করে এবং সালাত কায়েম করে, আর যাকাত প্রদান করে, তাদের জন্য রয়েছে তাদের রবের নিকট প্রতিদান। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৭৭)

31 ৩১
وَ اِذَا انۡقَلَبُوۡۤا اِلٰۤی اَهۡلِهِمُ انۡقَلَبُوۡا فَکِهِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তারা পরিবার-পরিজনের কাছে ফিরে আসত তখন তারা উৎফুল্ল হয়ে ফিরে আসত।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৩১)

12 ১২
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّبِعُوۡا سَبِیۡلَنَا وَ لۡنَحۡمِلۡ خَطٰیٰکُمۡ ؕ وَ مَا هُمۡ بِحٰمِلِیۡنَ مِنۡ خَطٰیٰهُمۡ مِّنۡ شَیۡءٍ ؕ اِنَّهُمۡ لَکٰذِبُوۡنَ
অনুবাদ: আর কাফিররা মুমিনদেরকে বলে, ‘তোমরা আমাদের পথ অনুসরণ কর এবং যেন আমরা তোমাদের পাপ বহন করি।’ অথচ তারা তাদের পাপের কিছুই বহন করবে না। নিশ্চয় তারা মিথ্যাবাদী।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ১২)

13 ১৩
وَ کَاَیِّنۡ مِّنۡ قَرۡیَۃٍ هِیَ اَشَدُّ قُوَّۃً مِّنۡ قَرۡیَتِکَ الَّتِیۡۤ اَخۡرَجَتۡکَ ۚ اَهۡلَکۡنٰهُمۡ فَلَا نَاصِرَ لَهُمۡ
অনুবাদ: আর তোমার জনপদ যা থেকে তারা তোমাকে বহিষ্কার করেছে তার তুলনায় শক্তিমত্তায় প্রবলতর অনেক জনপদ ছিল, আমি তাদেরকে ধ্বংস করে দিয়েছিলাম, ফলে তাদের কোনই সাহায্যকারী ছিল না।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ১৩)

109 ১০৯
وَ مَاۤ اَسۡـَٔلُکُمۡ عَلَیۡهِ مِنۡ اَجۡرٍ ۚ اِنۡ اَجۡرِیَ اِلَّا عَلٰی رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর এর উপর আমি তোমাদের কাছে কোন পারিশ্রমিক চাই না; আমার প্রতিদান শুধু সৃষ্টিকুলের রবের নিকট’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১০৯)

12 ১২
کَذَّبَتۡ قَبۡلَهُمۡ قَوۡمُ نُوۡحٍ وَّ اَصۡحٰبُ الرَّسِّ وَ ثَمُوۡدُ
অনুবাদ: তাদের পূর্বে সত্য প্রত্যাখ্যান করেছিল নূহের সম্প্রদায়, রাস্ এর অধিবাসী ও সামূদ সম্প্রদায়।
(কাফ আয়াত: ১২)

7 ৭
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَا تَعۡتَذِرُوا الۡیَوۡمَ ؕ اِنَّمَا تُجۡزَوۡنَ مَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: হে কাফিরগণ, আজ তোমরা ওজর পেশ করো না; তোমরা যে ‘আমল করতে তার প্রতিফলই তোমাদেরকে দেয়া হচ্ছে।
(আত-তাহরীম আয়াত: ৭)

33 ৩৩
وَ لَا یَاۡتُوۡنَکَ بِمَثَلٍ اِلَّا جِئۡنٰکَ بِالۡحَقِّ وَ اَحۡسَنَ تَفۡسِیۡرًا
অনুবাদ: আর তারা তোমার কাছে যে কোন বিষয়ই নিয়ে আসুক না কেন, আমি এর সঠিক সমাধান ও সুন্দর ব্যাখ্যা তোমার কাছে নিয়ে এসেছি।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৩৩)

165 ১৬৫
وَّ اِنَّا لَنَحۡنُ الصَّآفُّوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমরা সারিবদ্ধ ।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৬৫)

24 ২৪
فَقَالُوۡۤا اَبَشَرًا مِّنَّا وَاحِدًا نَّتَّبِعُهٗۤ ۙ اِنَّاۤ اِذًا لَّفِیۡ ضَلٰلٍ وَّ سُعُرٍ
অনুবাদ: অতঃপর তারা বলেছিল, ‘আমরা কি আমাদেরই মধ্য থেকে এক ব্যক্তির অনুসরণ করব? তাহলে নিশ্চয় আমরা পথভ্রষ্টতা ও উম্মত্ততার মধ্যে পড়ব’।
(আল-কামার আয়াত: ২৪)

10 ১০
تَبٰرَکَ الَّذِیۡۤ اِنۡ شَآءَ جَعَلَ لَکَ خَیۡرًا مِّنۡ ذٰلِکَ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ ۙ وَ یَجۡعَلۡ لَّکَ قُصُوۡرًا
অনুবাদ: তিনি বরকতময়, যিনি ইচ্ছা করলে তোমার জন্য করে দিতে পারেন তার চেয়ে উত্তম বস্ত্ত অনেক বাগান, যার পাদদেশে নদীসমূহ প্রবাহিত হয় এবং তিনি তোমাকে প্রাসাদসমূহ দিতে পারেন।
(আল-ফুরকান আয়াত: ১০)

47 ৪৭
وَ لۡیَحۡکُمۡ اَهۡلُ الۡاِنۡجِیۡلِ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ فِیۡهِ ؕ وَ مَنۡ لَّمۡ یَحۡکُمۡ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡفٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: আর ইনজীলের অনুসারীগণ তাতে আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তার মাধ্যমে যেন ফয়সালা করে আর আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তার মাধ্যমে যারা ফয়সালা করে না, তারাই ফাসিক।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৪৭)

94 ৯৪
وَ لَقَدۡ جِئۡتُمُوۡنَا فُرَادٰی کَمَا خَلَقۡنٰکُمۡ اَوَّلَ مَرَّۃٍ وَّ تَرَکۡتُمۡ مَّا خَوَّلۡنٰکُمۡ وَرَآءَ ظُهُوۡرِکُمۡ ۚ وَ مَا نَرٰی مَعَکُمۡ شُفَعَآءَکُمُ الَّذِیۡنَ زَعَمۡتُمۡ اَنَّهُمۡ فِیۡکُمۡ شُرَکٰٓؤُا ؕ لَقَدۡ تَّقَطَّعَ بَیۡنَکُمۡ وَ ضَلَّ عَنۡکُمۡ مَّا کُنۡتُمۡ تَزۡعُمُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমরা এসেছ আমার কাছে একা একা, যেরূপ সৃষ্টি করেছি আমি তোমাদেরকে প্রথমবার এবং আমি তোমাদেরকে যা দান করেছি, তা তোমরা ছেড়ে রেখেছ তোমাদের পিঠের পেছনে। আর আমি তোমাদের সাথে তোমাদের সুপারিশকারীদের দেখছি না, যাদের তোমরা মনে করেছ যে, নিশ্চয় তারা তোমাদের মধ্যে (আল্লাহর) অংশীদার। অবশ্যই ছিন্ন হয়ে গেছে তোমাদের পরস্পরের সম্পর্ক। আর তোমরা যা ধারণা করতে, তা তোমাদের থেকে হারিয়ে গিয়েছে।
(আল-আনআম আয়াত: ৯৪)

28 ২৮
وَ اصۡبِرۡ نَفۡسَکَ مَعَ الَّذِیۡنَ یَدۡعُوۡنَ رَبَّهُمۡ بِالۡغَدٰوۃِ وَ الۡعَشِیِّ یُرِیۡدُوۡنَ وَجۡهَهٗ وَ لَا تَعۡدُ عَیۡنٰکَ عَنۡهُمۡ ۚ تُرِیۡدُ زِیۡنَۃَ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ لَا تُطِعۡ مَنۡ اَغۡفَلۡنَا قَلۡبَهٗ عَنۡ ذِکۡرِنَا وَ اتَّبَعَ هَوٰىهُ وَ کَانَ اَمۡرُهٗ فُرُطًا
অনুবাদ: আর তুমি নিজকে ধৈর্যশীল রাখ তাদের সাথে, যারা সকাল-সন্ধ্যায় তাদের রবকে ডাকে, তাঁর সন্তুষ্টির উদ্দেশে, এবং দুনিয়ার জীবনের সৌন্দর্য কামনা করে তোমার দু’চোখ যেন তাদের থেকে ঘুরে না যায়। আর ওই ব্যক্তির আনুগত্য করো না, যার অন্তরকে আমি আমার যিকির থেকে গাফেল করে দিয়েছি এবং যে তার প্রবৃত্তির অনুসরণ করেছে এবং যার কর্ম বিনষ্ট হয়েছে।
(আল-কাহফ আয়াত: ২৮)

22 ২২
اِذۡ دَخَلُوۡا عَلٰی دَاوٗدَ فَفَزِعَ مِنۡهُمۡ قَالُوۡا لَا تَخَفۡ ۚ خَصۡمٰنِ بَغٰی بَعۡضُنَا عَلٰی بَعۡضٍ فَاحۡکُمۡ بَیۡنَنَا بِالۡحَقِّ وَ لَا تُشۡطِطۡ وَ اهۡدِنَاۤ اِلٰی سَوَآءِ الصِّرَاطِ
অনুবাদ: যখন তারা দাঊদের কাছে প্রবেশ করল, তখন সে তাদের ভয় পেয়ে গেল। তারা বলল ‘আপনি ভয় করবেন না, আমরা বিবদমান দু’পক্ষ। আমাদের একে অন্যের উপর সীমালঙ্ঘন করেছে। অতএব আপনি আমাদের মধ্যে ন্যায়বিচার করুন, অবিচার করবেন না। আর আমাদেরকে সরল পথের নির্দেশনা দিন’।
(সোয়াদ আয়াত: ২২)

23 ২৩
وَ لَمَّا وَرَدَ مَآءَ مَدۡیَنَ وَجَدَ عَلَیۡهِ اُمَّۃً مِّنَ النَّاسِ یَسۡقُوۡنَ ۬۫ وَ وَجَدَ مِنۡ دُوۡنِهِمُ امۡرَاَتَیۡنِ تَذُوۡدٰنِ ۚ قَالَ مَا خَطۡبُکُمَا ؕ قَالَتَا لَا نَسۡقِیۡ حَتّٰی یُصۡدِرَ الرِّعَآءُ ٜ وَ اَبُوۡنَا شَیۡخٌ کَبِیۡرٌ
অনুবাদ: আর যখন সে মাদইয়ানের পানির নিকট উপনীত হল, তখন সেখানে একদল লোককে পেল, যারা (পশুদের) পানি পান করাচ্ছে এবং তাদের ছাড়া দু’জন নারীকে পেল, যারা তাদের পশুগুলোকে আগলে রাখছে। সে বলল, ‘তোমাদের ব্যাপার কী’? তারা বলল, ‘আমরা (আমাদের পশুগুলোর) পানি পান করাতে পারি না। যতক্ষণ না রাখালরা তাদের (পশুগুলো) নিয়ে সরে যায়। আর আমাদের পিতা অতিবৃদ্ধ’।
(আল-কাসাস আয়াত: ২৩)

28 ২৮
الَّذِیۡنَ تَتَوَفّٰىهُمُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ ظَالِمِیۡۤ اَنۡفُسِهِمۡ ۪ فَاَلۡقَوُا السَّلَمَ مَا کُنَّا نَعۡمَلُ مِنۡ سُوۡٓءٍ ؕ بَلٰۤی اِنَّ اللّٰهَ عَلِیۡمٌۢ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: নিজদের উপর যুলমকারী থাকা অবস্থায় ফেরেশতারা যাদের মৃত্যু ঘটাবে। অতঃপর তারা আত্মসমর্পণ করে বলবে, ‘আমরা কোন পাপ করতাম না।’ হ্যাঁ, নিশ্চয় তোমরা যা করতে সে বিষয়ে আল্লাহ সম্যক জ্ঞাত।
(আন-নাহাল আয়াত: ২৮)

71 ৭১
اِذِ الۡاَغۡلٰلُ فِیۡۤ اَعۡنَاقِهِمۡ وَ السَّلٰسِلُ ؕ یُسۡحَبُوۡنَ
অনুবাদ: যখন তাদের গলদেশে বেড়ী ও শিকল থাকবে, তাদেরকে টেনে নিয়ে যাওয়া হবে-
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৭১)

33 ৩৩
وَ بَدَا لَهُمۡ سَیِّاٰتُ مَا عَمِلُوۡا وَ حَاقَ بِهِمۡ مَّا کَانُوۡا بِهٖ یَسۡتَهۡزِءُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের কৃতকর্মের কুফল তাদের জন্য প্রকাশিত হবে, আর তারা যা নিয়ে বিদ্রূপ করত তা তাদেরকে ঘিরে রাখবে।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ৩৩)

29 ২৯
لَقَدۡ اَضَلَّنِیۡ عَنِ الذِّکۡرِ بَعۡدَ اِذۡ جَآءَنِیۡ ؕ وَ کَانَ الشَّیۡطٰنُ لِلۡاِنۡسَانِ خَذُوۡلًا
অনুবাদ: ‘অবশ্যই সে তো আমাকে উপদেশবাণী থেকে বিভ্রান্ত করেছিল, আমার কাছে তা আসার পর। আর শয়তান তো মানুষের জন্য চরম প্রতারক’।
(আল-ফুরকান আয়াত: ২৯)

27 ২৭
یُثَبِّتُ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِالۡقَوۡلِ الثَّابِتِ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا وَ فِی الۡاٰخِرَۃِ ۚ وَ یُضِلُّ اللّٰهُ الظّٰلِمِیۡنَ ۟ۙ وَ یَفۡعَلُ اللّٰهُ مَا یَشَآءُ
অনুবাদ: আল্লাহ অবিচল রাখেন ঈমানদারদেরকে সুদৃঢ় বাণী দ্বারা দুনিয়ার জীবনে ও আখিরাতে। আর আল্লাহ যালিমদের পথভ্রষ্ট করেন এবং আল্লাহ যা ইচ্ছা তা করেন।
(ইবরাহীম আয়াত: ২৭)

33 ৩৩
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوا الرَّسُوۡلَ وَ لَا تُبۡطِلُوۡۤا اَعۡمَالَکُمۡ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর। আর তোমরা তোমাদের আমলসমূহ বিনষ্ট করো না।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৩৩)

69 ৬৯
یُّضٰعَفۡ لَهُ الۡعَذَابُ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ وَ یَخۡلُدۡ فِیۡهٖ مُهَانًا
অনুবাদ: কিয়ামতের দিন তার আযাব বর্ধিত করা হবে এবং সেখানে সে অপমানিত অবস্থায় স্থায়ী হবে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৬৯)

42 ৪২
وَ اِنۡ یُّکَذِّبُوۡکَ فَقَدۡ کَذَّبَتۡ قَبۡلَهُمۡ قَوۡمُ نُوۡحٍ وَّ عَادٌ وَّ ثَمُوۡدُ
অনুবাদ: আর তারা যদি তোমাকে অস্বীকার করে তবে তাদের পূর্বে অস্বীকার করেছিল নূহ, ‘আদ ও ছামূদের কওম।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৪২)

56 ৫৬
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡعِلۡمَ وَ الۡاِیۡمَانَ لَقَدۡ لَبِثۡتُمۡ فِیۡ کِتٰبِ اللّٰهِ اِلٰی یَوۡمِ الۡبَعۡثِ ۫ فَهٰذَا یَوۡمُ الۡبَعۡثِ وَ لٰکِنَّکُمۡ کُنۡتُمۡ لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যাদেরকে জ্ঞান ও ঈমান দেয়া হয়েছে তারা বলবে, ‘তোমরা আল্লাহর বিধান মত পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত অবস্থান করেছ। আর এটি পুনরুত্থান দিবস। কিন্তু তোমরা জানতে না।’
(আর-রুম আয়াত: ৫৬)

36 ৩৬
وَ صَاحِبَتِهٖ وَ بَنِیۡهِ
অনুবাদ: তার স্ত্রী ও তার সন্তান-সন্ততি থেকে।
(আবাসা আয়াত: ৩৬)

27 ২৭
فَاَنۡۢبَتۡنَا فِیۡهَا حَبًّا
অনুবাদ: অতঃপর তাতে আমি উৎপন্ন করি শস্য,
(আবাসা আয়াত: ২৭)

15 ১৫
سَیَقُوۡلُ الۡمُخَلَّفُوۡنَ اِذَا انۡطَلَقۡتُمۡ اِلٰی مَغَانِمَ لِتَاۡخُذُوۡهَا ذَرُوۡنَا نَتَّبِعۡکُمۡ ۚ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یُّبَدِّلُوۡا کَلٰمَ اللّٰهِ ؕ قُلۡ لَّنۡ تَتَّبِعُوۡنَا کَذٰلِکُمۡ قَالَ اللّٰهُ مِنۡ قَبۡلُ ۚ فَسَیَقُوۡلُوۡنَ بَلۡ تَحۡسُدُوۡنَنَا ؕ بَلۡ کَانُوۡا لَا یَفۡقَهُوۡنَ اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: তোমরা যখন যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংগ্রহে উদ্যোগী হবে তখন পিছনে যারা পড়েছিল অচিরেই তারা বলবে, ‘আমাদেরকে তোমাদের অনুসরণ করতে দাও।’ তারা আল্লাহর বাণী পরিবর্তন করতে চায়। বল, ‘তোমরা কখনো আমাদের অনুসরণ করবে না; আল্লাহ আগেই এমনটি বলেছেন।’ অতঃপর অচিরেই তারা বলবে, ‘বরং তোমরা হিংসা করছ।’ বরং তারা খুব কমই বুঝে।
(আল-ফাতহ আয়াত: ১৫)

44 ৪৪
فَعَتَوۡا عَنۡ اَمۡرِ رَبِّهِمۡ فَاَخَذَتۡهُمُ الصّٰعِقَۃُ وَ هُمۡ یَنۡظُرُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা তাদের রবের আদেশ সম্পর্কে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করল। ফলে বজ্রাঘাত তাদেরকে পাকড়াও করল, আর তারা তা দেখছিল।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৪৪)

4 ৪
فَاَثَرۡنَ بِهٖ نَقۡعًا ۙ
অনুবাদ: অতঃপর সে তা দ্বারা ধুলি উড়ায়,
(আল-আদিয়াত আয়াত: ৪)

8 ৮
اَلَّا تَطۡغَوۡا فِی الۡمِیۡزَانِ
অনুবাদ: যাতে তোমরা দাঁড়িপাল্লায় সীমালঙ্ঘন না কর।
(আর-রাহমান আয়াত: ৮)

50 ৫০
وَ اِذۡ فَرَقۡنَا بِکُمُ الۡبَحۡرَ فَاَنۡجَیۡنٰکُمۡ وَ اَغۡرَقۡنَاۤ اٰلَ فِرۡعَوۡنَ وَ اَنۡتُمۡ تَنۡظُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তোমাদের জন্য আমি সমুদ্রকে বিভক্ত করেছিলাম, অতঃপর তোমাদেরকে নাজাত দিয়েছিলাম এবং ফির‘আউন দলকে ডুবিয়ে দিয়েছিলাম, আর তোমরা দেখছিলে।
(আল-বাকারা আয়াত: ৫০)

39 ৩৯
فَنَادَتۡهُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ وَ هُوَ قَآئِمٌ یُّصَلِّیۡ فِی الۡمِحۡرَابِ ۙ اَنَّ اللّٰهَ یُبَشِّرُکَ بِیَحۡیٰی مُصَدِّقًۢا بِکَلِمَۃٍ مِّنَ اللّٰهِ وَ سَیِّدًا وَّ حَصُوۡرًا وَّ نَبِیًّا مِّنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর ফেরেশতারা তাকে ডেকে বলল, সে যখন কক্ষে দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করছিল, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তোমাকে ইয়াহইয়া সম্পর্কে সুসংবাদ দিচ্ছেন, যে হবে আল্লাহর পক্ষ থেকে বাণীর সত্যায়নকারী, নেতা ও নারী সম্ভোগমুক্ত এবং নেককারদের মধ্য থেকে একজন নবী’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৩৯)

10 ১০
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا جَآءَکُمُ الۡمُؤۡمِنٰتُ مُهٰجِرٰتٍ فَامۡتَحِنُوۡهُنَّ ؕ اَللّٰهُ اَعۡلَمُ بِاِیۡمَانِهِنَّ ۚ فَاِنۡ عَلِمۡتُمُوۡهُنَّ مُؤۡمِنٰتٍ فَلَا تَرۡجِعُوۡهُنَّ اِلَی الۡکُفَّارِ ؕ لَا هُنَّ حِلٌّ لَّهُمۡ وَ لَا هُمۡ یَحِلُّوۡنَ لَهُنَّ ؕ وَ اٰتُوۡهُمۡ مَّاۤ اَنۡفَقُوۡا ؕ وَ لَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ اَنۡ تَنۡکِحُوۡهُنَّ اِذَاۤ اٰتَیۡتُمُوۡهُنَّ اُجُوۡرَهُنَّ ؕ وَ لَا تُمۡسِکُوۡا بِعِصَمِ الۡکَوَافِرِ وَ سۡـَٔلُوۡا مَاۤ اَنۡفَقۡتُمۡ وَ لۡیَسۡـَٔلُوۡا مَاۤ اَنۡفَقُوۡا ؕ ذٰلِکُمۡ حُکۡمُ اللّٰهِ ؕ یَحۡکُمُ بَیۡنَکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমাদের কাছে মু’মিন মহিলারা হিজরত করে আসলে তোমরা তাদেরকে পরীক্ষা করে দেখ। আল্লাহ তাদের ঈমান সম্পর্কে অধিক অবগত। অতঃপর যদি তোমরা জানতে পার যে, তারা মুমিন মহিলা, তাহলে তাদেরকে আর কাফিরদের নিকট ফেরত পাঠিও না। তারা কাফিরদের জন্য বৈধ নয় এবং কাফিররাও তাদের জন্য হালাল নয়। তারা* যা ব্যয় করেছে, তা তাদেরকে ফিরিয়ে দাও। তোমরা তাদেরকে বিয়ে করলে তোমাদের কোন অপরাধ হবে না, যদি তোমরা তাদেরকে তাদের মোহর প্রদান কর। আর তোমরা কাফির নারীদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক বজায় রেখ না, তোমরা যা ব্যয় করেছ, তা তোমরা ফেরত চাও, আর তারা যা ব্যয় করেছে, তা যেন তারা চেয়ে নেয়। এটা আল্লাহর বিধান। তিনি তোমাদের মাঝে ফয়সালা করেন। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ১০)

57 ৫৭
قُلۡ اِنِّیۡ عَلٰی بَیِّنَۃٍ مِّنۡ رَّبِّیۡ وَ کَذَّبۡتُمۡ بِهٖ ؕ مَا عِنۡدِیۡ مَا تَسۡتَعۡجِلُوۡنَ بِهٖ ؕ اِنِ الۡحُکۡمُ اِلَّا لِلّٰهِ ؕ یَقُصُّ الۡحَقَّ وَ هُوَ خَیۡرُ الۡفٰصِلِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘নিশ্চয় আমি আমার রবের পক্ষ থেকে স্পষ্ট প্রমাণের উপর রয়েছি আর তোমরা তা অস্বীকার করছ। তোমরা যা নিয়ে তাড়াহুড়া করছ তা আমার কাছে নেই। হুকুম কেবল আল্লাহর কাছে। তিনি সত্য বর্ণনা করেন এবং তিনি সর্বোত্তম ফয়সালাকারী’।
(আল-আনআম আয়াত: ৫৭)

129 ১২৯
رَبَّنَا وَ ابۡعَثۡ فِیۡهِمۡ رَسُوۡلًا مِّنۡهُمۡ یَتۡلُوۡا عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتِکَ وَ یُعَلِّمُهُمُ الۡکِتٰبَ وَ الۡحِکۡمَۃَ وَ یُزَکِّیۡهِمۡ ؕ اِنَّکَ اَنۡتَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: ‘হে আমাদের রব, তাদের মধ্যে তাদের থেকে একজন রাসূল প্রেরণ করুন, যে তাদের প্রতি আপনার আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করবে এবং তাদেরকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দিবে আর তাদেরকে পবিত্র করবে। নিশ্চয় আপনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়’।
(আল-বাকারা আয়াত: ১২৯)

5 ৫
اَلَاۤ اِنَّهُمۡ یَثۡنُوۡنَ صُدُوۡرَهُمۡ لِیَسۡتَخۡفُوۡا مِنۡهُ ؕ اَلَا حِیۡنَ یَسۡتَغۡشُوۡنَ ثِیَابَهُمۡ ۙ یَعۡلَمُ مَا یُسِرُّوۡنَ وَ مَا یُعۡلِنُوۡنَ ۚ اِنَّهٗ عَلِیۡمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: জেনে রাখ, নিশ্চয় তারা তাদের বুক ফিরিয়ে নেয়, যাতে তারা তার থেকে আত্মগোপন করতে পারে। জেনে রাখ, যখন তারা কাপড় আবৃত হয়, তখন তিনি জানেন যা তারা গোপন করে এবং যা তারা প্রকাশ করে। নিশ্চয় তিনি অন্তর্যামী।
(হূদ আয়াত: ৫)

13 ১৩
اَمۡ یَقُوۡلُوۡنَ افۡتَرٰىهُ ؕ قُلۡ فَاۡتُوۡا بِعَشۡرِ سُوَرٍ مِّثۡلِهٖ مُفۡتَرَیٰتٍ وَّ ادۡعُوۡا مَنِ اسۡتَطَعۡتُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: নাকি তারা বলে, ‘সে এটা রটনা করেছে’? বল, ‘তাহলে তোমরা এর অনুরূপ দশটি সূরা বানিয়ে নিয়ে আস এবং আল্লাহ ছাড়া যাকে পার ডেকে আন, যদি তোমরা সত্যবাদী হও’।
(হূদ আয়াত: ১৩)

13 ১৩
یُنَبَّؤُا الۡاِنۡسَانُ یَوۡمَئِذٍۭ بِمَا قَدَّمَ وَ اَخَّرَ
অনুবাদ: সেদিন মানুষকে অবহিত করা হবে কী সে অগ্রে পাঠিয়েছিল এবং পশ্চাতে পাঠিয়েছিল।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ১৩)

192 ১৯২
وَ لَا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ لَهُمۡ نَصۡرًا وَّ لَاۤ اَنۡفُسَهُمۡ یَنۡصُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তাদেরকে কোন সাহায্য করতে পারে না এবং তারা নিজদেরকেও সাহায্য করতে পারে না।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৯২)

122 ১২২
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ سَنُدۡخِلُهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ وَعۡدَ اللّٰهِ حَقًّا ؕ وَ مَنۡ اَصۡدَقُ مِنَ اللّٰهِ قِیۡلًا
অনুবাদ: আর যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে, অচিরেই তাদেরকে আমি প্রবেশ করাব জান্নাতসমূহে, যার তলদেশে প্রবাহিত হচ্ছে নহরসমূহ। সেখানে তারা হবে স্থায়ী। আল্লাহর প্রতিশ্রুতি সত্য। আর কথায় আল্লাহ অপেক্ষা অধিক সত্যবাদী কে?
(আন-নিসা আয়াত: ১২২)

10 ১০
اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡوٰرِثُوۡنَ
অনুবাদ: তারাই হবে ওয়ারিস।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১০)

56 ৫৬
وَ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ وَ اَطِیۡعُوا الرَّسُوۡلَ لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হতে পার।
(আন-নূর আয়াত: ৫৬)

26 ২৬
وَ لَهٗ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ کُلٌّ لَّهٗ قٰنِتُوۡنَ
অনুবাদ: আর আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে সব তাঁরই। সব কিছুই তাঁর অনুগত।
(আর-রুম আয়াত: ২৬)

15 ১৫
مَنۡ عَمِلَ صَالِحًا فَلِنَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ اَسَآءَ فَعَلَیۡهَا ۫ ثُمَّ اِلٰی رَبِّکُمۡ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: যে সৎকর্ম করে, সে তার নিজের জন্যই তা করে এবং যে মন্দকর্ম করে তা তার উপর বর্তাবে। তারপর তোমরা তোমাদের রবের প্রতি প্রত্যাবর্তিত হবে।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ১৫)

124 ১২৪
وَ مَنۡ اَعۡرَضَ عَنۡ ذِکۡرِیۡ فَاِنَّ لَهٗ مَعِیۡشَۃً ضَنۡکًا وَّ نَحۡشُرُهٗ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ اَعۡمٰی
অনুবাদ: ‘আর যে আমার স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে, তার জন্য হবে নিশ্চয় এক সংকুচিত জীবন এবং আমি তাকে কিয়ামত দিবসে উঠাবো অন্ধ অবস্থায়।
(ত্ব-হা আয়াত: ১২৪)

14 ১৪
بَلِ الۡاِنۡسَانُ عَلٰی نَفۡسِهٖ بَصِیۡرَۃٌ
অনুবাদ: বরং মানুষ তার নিজের উপর দৃষ্টিমান।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ১৪)

84 ৮৪
قُلۡ اٰمَنَّا بِاللّٰهِ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ عَلَیۡنَا وَ مَاۤ اُنۡزِلَ عَلٰۤی اِبۡرٰهِیۡمَ وَ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ وَ الۡاَسۡبَاطِ وَ مَاۤ اُوۡتِیَ مُوۡسٰی وَ عِیۡسٰی وَ النَّبِیُّوۡنَ مِنۡ رَّبِّهِمۡ ۪ لَا نُفَرِّقُ بَیۡنَ اَحَدٍ مِّنۡهُمۡ ۫ وَ نَحۡنُ لَهٗ مُسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে আমাদের উপর, আর যা নাযিল হয়েছে ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকূব ও তাদের সন্তানদের উপর। আর যা দেয়া হয়েছে মূসা, ঈসা ও অন্যান্য নবীকে তাদের রবের পক্ষ থেকে, আমরা তাদের কারো মধ্যে পার্থক্য করি না এবং আমরা তারই প্রতি আত্মসমর্পণকারী’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৮৪)

49 ৪৯
قَالُوۡا تَقَاسَمُوۡا بِاللّٰهِ لَنُبَیِّتَنَّهٗ وَ اَهۡلَهٗ ثُمَّ لَنَقُوۡلَنَّ لِوَلِیِّهٖ مَا شَهِدۡنَا مَهۡلِکَ اَهۡلِهٖ وَ اِنَّا لَصٰدِقُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তোমরা পরস্পর আল্লাহর কসম কর যে, আমরা রাত্রিকালে তার ও তার পরিবারের উপর অবশ্যই আক্রমণ করব, অতঃপর আমরা তার নিকটাত্মীয়দের বলব, আমরা তার পরিবারবর্গের হত্যাকান্ড প্রত্যক্ষ করিনি। আর নিশ্চয়ই আমরা সত্যবাদী’।
(আন-নামাল আয়াত: ৪৯)

44 ৪৪
بَلۡ مَتَّعۡنَا هٰۤؤُلَآءِ وَ اٰبَآءَهُمۡ حَتّٰی طَالَ عَلَیۡهِمُ الۡعُمُرُ ؕ اَفَلَا یَرَوۡنَ اَنَّا نَاۡتِی الۡاَرۡضَ نَنۡقُصُهَا مِنۡ اَطۡرَافِهَا ؕ اَفَهُمُ الۡغٰلِبُوۡنَ
অনুবাদ: বরং আমিই তাদেরকে ও তাদের পূর্বপুরুষদেরকে উপভোগ করতে দিয়েছিলাম; উপরন্তু তাদের হায়াতও দীর্ঘ হয়েছিল। তারা কি দেখে না যে, আমি চতুর্দিক থেকে তাঁদের দেশকে সঙ্কুচিত করে দিচ্ছি? তবুও কি তারা জয়ী হবে?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৪৪)

28 ২৮
فَاِذَا اسۡتَوَیۡتَ اَنۡتَ وَ مَنۡ مَّعَکَ عَلَی الۡفُلۡکِ فَقُلِ الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ الَّذِیۡ نَجّٰنَا مِنَ الۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তুমি ও তোমার সঙ্গীরা নৌযানে আরোহণ করবে তখন বলবে, ‘সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি আমাদেরকে যালিম কওম থেকে মুক্তি দিয়েছেন’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ২৮)

253 ২৫৩
تِلۡکَ الرُّسُلُ فَضَّلۡنَا بَعۡضَهُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ ۘ مِنۡهُمۡ مَّنۡ کَلَّمَ اللّٰهُ وَ رَفَعَ بَعۡضَهُمۡ دَرَجٰتٍ ؕ وَ اٰتَیۡنَا عِیۡسَی ابۡنَ مَرۡیَمَ الۡبَیِّنٰتِ وَ اَیَّدۡنٰهُ بِرُوۡحِ الۡقُدُسِ ؕ وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ مَا اقۡتَتَلَ الَّذِیۡنَ مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَتۡهُمُ الۡبَیِّنٰتُ وَ لٰکِنِ اخۡتَلَفُوۡا فَمِنۡهُمۡ مَّنۡ اٰمَنَ وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ کَفَرَ ؕ وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ مَا اقۡتَتَلُوۡا ۟ وَ لٰکِنَّ اللّٰهَ یَفۡعَلُ مَا یُرِیۡدُ
অনুবাদ: ঐ রাসূলগণ, আমি তাদের কাউকে কারো উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি, তাদের মধ্যে কারো সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কারো কারো মর্যাদা উঁচু করেছেন। আর আমি ঈসা ইবনে মারয়ামকে দিয়েছি সুস্পষ্ট প্রমাণাদি এবং আমি তাকে শক্তিশালী করেছি রূহুল কুদুস এর মাধ্যমে। আর যদি আল্লাহ ইচ্ছা করতেন, তাদের পরবর্তীরা লড়াই করত না, তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণসমূহ আসার পর। কিন্তু তারা মতবিরোধ করেছে। ফলে তাদের মধ্যে কেউ ঈমান এনেছে, আর তাদের কেউ কুফরী করেছে। আর আল্লাহ যদি চাইতেন, তাহলে তারা লড়াই করত না। কিন্তু আল্লাহ যা চান, তা করেন।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৫৩)

150 ১৫০
فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوۡنِ
অনুবাদ: ‘সুতরাং আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং আমার আনুগত্য কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৫০)

8 ৮
اَفۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا اَمۡ بِهٖ جِنَّۃٌ ؕ بَلِ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ فِی الۡعَذَابِ وَ الضَّلٰلِ الۡبَعِیۡدِ
অনুবাদ: সে কি আল্লাহ সম্পর্কে মিথ্যা রচনা করে, না কি তার পাগলামী রয়েছে? বরং যারা আখিরাতের প্রতি ঈমান রাখে না তারা আযাব ও সুদূর বিভ্রান্তির মধ্যে রয়েছে।
(সাবা আয়াত: ৮)

24 ২৪
یَّوۡمَ تَشۡهَدُ عَلَیۡهِمۡ اَلۡسِنَتُهُمۡ وَ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ اَرۡجُلُهُمۡ بِمَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: যেদিন তাদের জিহবাগুলো, তাদের হাতগুলো ও তাদের পাগুলো তারা যা করত, সে ব্যাপারে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে।
(আন-নূর আয়াত: ২৪)

26 ২৬
فَاٰمَنَ لَهٗ لُوۡطٌ ۘ وَ قَالَ اِنِّیۡ مُهَاجِرٌ اِلٰی رَبِّیۡ ؕ اِنَّهٗ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: অতঃপর লূত তার উপর বিশ্বাস স্থাপন করল। আর ইবরাহীম বলল, ‘আমি আমার রবের দিকে হিজরত করছি। নিশ্চয় তিনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ২৬)

10 ১০
وَ اَمَّا مَنۡ اُوۡتِیَ کِتٰبَهٗ وَرَآءَ ظَهۡرِهٖ
অনুবাদ: আর যাকে তার আমলনামা পিঠের পেছনে দেয়া হবে,
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ১০)

9 ৯
لِّسَعۡیِهَا رَاضِیَۃٌ
অনুবাদ: নিজদের চেষ্টা সাধনায় সন্তুষ্ট।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ৯)

21 ২১
قَالَ نُوۡحٌ رَّبِّ اِنَّهُمۡ عَصَوۡنِیۡ وَ اتَّبَعُوۡا مَنۡ لَّمۡ یَزِدۡهُ مَالُهٗ وَ وَلَدُهٗۤ اِلَّا خَسَارًا
অনুবাদ: নূহ বলল, ‘হে আমার রব! তারা আমার অবাধ্য হয়েছে এবং এমন একজনের অনুসরণ করেছে যার ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি কেবল তার ক্ষতিই বাড়িয়ে দেয়’।
(নূহ আয়াত: ২১)

79 ৭৯
فَفَهَّمۡنٰهَا سُلَیۡمٰنَ ۚ وَ کُلًّا اٰتَیۡنَا حُکۡمًا وَّ عِلۡمًا ۫ وَّ سَخَّرۡنَا مَعَ دَاوٗدَ الۡجِبَالَ یُسَبِّحۡنَ وَ الطَّیۡرَ ؕ وَ کُنَّا فٰعِلِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি এ বিষয়ের ফয়সালা সুলায়মানকে বুঝিয়ে দিয়েছিলাম। আর আমি তাদের প্রত্যেককেই দিয়েছিলাম প্রজ্ঞা ও জ্ঞান। আর আমি পর্বতমালা ও পাখীদেরকে দাঊদের অধীন করে দিয়েছিলাম, তারা দাঊদের সাথে আমার তাসবীহ পাঠ করত। আর এসবকিছু আমিই করছিলাম।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৭৯)

16 ১৬
لَهُمۡ فِیۡهَا مَا یَشَآءُوۡنَ خٰلِدِیۡنَ ؕ کَانَ عَلٰی رَبِّکَ وَعۡدًا مَّسۡـُٔوۡلًا
অনুবাদ: সেখানে তারা যা চাইবে তা-ই তাদের জন্য থাকবে স্থায়ীভাবে; এটি তোমার রবের ওয়াদা,
(আল-ফুরকান আয়াত: ১৬)

13 ১৩
فِیۡهَا سُرُرٌ مَّرۡفُوۡعَۃٌ
অনুবাদ: সেখানে থাকবে সুউচ্চ আসনসমূহ।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ১৩)

180 ১৮০
وَ لَا یَحۡسَبَنَّ الَّذِیۡنَ یَبۡخَلُوۡنَ بِمَاۤ اٰتٰهُمُ اللّٰهُ مِنۡ فَضۡلِهٖ هُوَ خَیۡرًا لَّهُمۡ ؕ بَلۡ هُوَ شَرٌّ لَّهُمۡ ؕ سَیُطَوَّقُوۡنَ مَا بَخِلُوۡا بِهٖ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ وَ لِلّٰهِ مِیۡرَاثُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যাদেরকে তাঁর অনুগ্রহ থেকে যা দান করেছেন তা নিয়ে যারা কৃপণতা করে তারা যেন ধারণা না করে যে, তা তাদের জন্য কল্যাণকর। বরং তা তাদের জন্য অকল্যাণকর। যা নিয়ে তারা কৃপণতা করেছিল, কিয়ামত দিবসে তা দিয়ে তাদের বেড়ি পরানো হবে। আর আসমানসমূহ ও যমীনের উত্তরাধিকার আল্লাহরই জন্য। আর তোমরা যা আমল কর সে ব্যাপারে আল্লাহ সম্যক জ্ঞাত।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৮০)

19 ১৯
قُلۡ اَیُّ شَیۡءٍ اَکۡبَرُ شَهَادَۃً ؕ قُلِ اللّٰهُ ۟ۙ شَهِیۡدٌۢ بَیۡنِیۡ وَ بَیۡنَکُمۡ ۟ وَ اُوۡحِیَ اِلَیَّ هٰذَا الۡقُرۡاٰنُ لِاُنۡذِرَکُمۡ بِهٖ وَ مَنۡۢ بَلَغَ ؕ اَئِنَّکُمۡ لَتَشۡهَدُوۡنَ اَنَّ مَعَ اللّٰهِ اٰلِهَۃً اُخۡرٰی ؕ قُلۡ لَّاۤ اَشۡهَدُ ۚ قُلۡ اِنَّمَا هُوَ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ وَّ اِنَّنِیۡ بَرِیۡٓءٌ مِّمَّا تُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘সাক্ষ্য হিসেবে সবচেয়ে বড় বস্তু কী?’ বল, ‘আল্লাহ সাক্ষী আমার ও তোমাদের মধ্যে। আর এ কুরআন আমার কাছে ওহী করে পাঠানো হয়েছে যেন তোমাদেরকে ও যার কাছে এটা পৌঁছবে তাদেরকে এর মাধ্যমে আমি সতর্ক করি। তোমরাই কি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহর সাথে রয়েছে অন্যান্য উপাস্য? বল, ‘আমি সাক্ষ্য দেই না’। বল, ‘তিনি কেবল এক ইলাহ আর তোমরা যা শরীক কর আমি নিশ্চয়ই তা থেকে মুক্ত’।
(আল-আনআম আয়াত: ১৯)

35 ৩৫
اَللّٰهُ نُوۡرُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ مَثَلُ نُوۡرِهٖ کَمِشۡکٰوۃٍ فِیۡهَا مِصۡبَاحٌ ؕ اَلۡمِصۡبَاحُ فِیۡ زُجَاجَۃٍ ؕ اَلزُّجَاجَۃُ کَاَنَّهَا کَوۡکَبٌ دُرِّیٌّ یُّوۡقَدُ مِنۡ شَجَرَۃٍ مُّبٰرَکَۃٍ زَیۡتُوۡنَۃٍ لَّا شَرۡقِیَّۃٍ وَّ لَا غَرۡبِیَّۃٍ ۙ یَّکَادُ زَیۡتُهَا یُضِیۡٓءُ وَ لَوۡ لَمۡ تَمۡسَسۡهُ نَارٌ ؕ نُوۡرٌ عَلٰی نُوۡرٍ ؕ یَهۡدِی اللّٰهُ لِنُوۡرِهٖ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ یَضۡرِبُ اللّٰهُ الۡاَمۡثَالَ لِلنَّاسِ ؕ وَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আল্লাহ আসমানসমূহ ও যমীনের নূর। তাঁর নূরের উপমা একটি তাকের মতই। তাতে রয়েছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি রয়েছে একটি চিমনির মধ্যে। চিমনিটি উজ্জ্বল তারকার মতই। প্রদীপটি বরকতময় যাইতূন গাছের তেল দ্বারা জ্বালানো হয়, যা পূর্ব দিকেরও নয় এবং পশ্চিম দিকেরও নয়। এর তেল যেন আলো বিকিরণ করে, যদিও তাতে আগুন স্পর্শ না করে। নূরের উপর নূর। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা হিদায়াত করেন তাঁর নূরের দিকে। আর আল্লাহ মানুষের জন্য উপমাসমূহ উপস্থাপন করেন। আর আল্লাহ প্রতিটি বস্তু সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
(আন-নূর আয়াত: ৩৫)

69 ৬৯
وَ اتۡلُ عَلَیۡهِمۡ نَبَاَ اِبۡرٰهِیۡمَ
অনুবাদ: আর তুমি তাদের নিকট ইবরাহীমের ঘটনা বর্ণনা কর,
(আশ-শুআরা আয়াত: ৬৯)

108 ১০৮
فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوۡنِ
অনুবাদ: ‘সুতরাং তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং আমার আনুগত্য কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১০৮)

90 ৯০
اِنَّ اللّٰهَ یَاۡمُرُ بِالۡعَدۡلِ وَ الۡاِحۡسَانِ وَ اِیۡتَآیِٔ ذِی الۡقُرۡبٰی وَ یَنۡهٰی عَنِ الۡفَحۡشَآءِ وَ الۡمُنۡکَرِ وَ الۡبَغۡیِ ۚ یَعِظُکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ ইনসাফ, সদাচার ও নিকট আত্মীয়দের দান করার আদেশ দেন এবং তিনি আশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও সীমালঙ্ঘন থেকে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদেরকে উপদেশ দেন, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।
(আন-নাহাল আয়াত: ৯০)

40 ৪০
اِنَّمَا قَوۡلُنَا لِشَیۡءٍ اِذَاۤ اَرَدۡنٰهُ اَنۡ نَّقُوۡلَ لَهٗ کُنۡ فَیَکُوۡنُ
অনুবাদ: যখন আমি কোন কিছুর ইচ্ছা করি, তখন আমার কথা হয় কেবল এই বলা যে, ‘হও’, ফলে তা হয়ে যায়।
(আন-নাহাল আয়াত: ৪০)

59 ৫৯
وَ لَا یَحۡسَبَنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا سَبَقُوۡا ؕ اِنَّهُمۡ لَا یُعۡجِزُوۡنَ
অনুবাদ: আর কাফিররা যেন কখনও মনে না করে যে, তারা (আযাবের) নাগালের বাইরে চলে গিয়েছে, নিশ্চয় তারা (আল্লাহকে আযাব প্রদানে) অক্ষম করতে পারে না।
(আল-আনফাল আয়াত: ৫৯)

168 ১৬৮
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ کُلُوۡا مِمَّا فِی الۡاَرۡضِ حَلٰلًا طَیِّبًا ۫ۖ وَّ لَا تَتَّبِعُوۡا خُطُوٰتِ الشَّیۡطٰنِ ؕ اِنَّهٗ لَکُمۡ عَدُوٌّ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: হে মানুষ, যমীনে যা রয়েছে, তা থেকে হালাল পবিত্র বস্তু আহার কর এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয় সে তোমাদের জন্য সুস্পষ্ট শত্রু।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৬৮)

18 ১৮
وَ تَحۡسَبُهُمۡ اَیۡقَاظًا وَّ هُمۡ رُقُوۡدٌ ٭ۖ وَّ نُقَلِّبُهُمۡ ذَاتَ الۡیَمِیۡنِ وَ ذَاتَ الشِّمَالِ ٭ۖ وَ کَلۡبُهُمۡ بَاسِطٌ ذِرَاعَیۡهِ بِالۡوَصِیۡدِ ؕ لَوِ اطَّلَعۡتَ عَلَیۡهِمۡ لَوَلَّیۡتَ مِنۡهُمۡ فِرَارًا وَّ لَمُلِئۡتَ مِنۡهُمۡ رُعۡبًا
অনুবাদ: তুমি তাদেরকে মনে করতে জাগ্রত, অথচ তারা ছিল ঘুমন্ত, আমি তাদেরকে পাশ পরিবর্তন করাচ্ছি ডানে ও বামে এবং তাদের কুকুরটি আঙিনায় তার সামনের দু’পা বাড়িয়ে আছে। যদি তুমি তাদেরকে উঁকি মেরে দেখতে, তবে নিশ্চয় তাদের থেকে পেছনে ফিরে পালিয়ে যেতে এবং অবশ্যই তাদের কারণে ভীষণ ভীত হতে।
(আল-কাহফ আয়াত: ১৮)

34 ৩৪
وَ لِکُلِّ اُمَّۃٍ جَعَلۡنَا مَنۡسَکًا لِّیَذۡکُرُوا اسۡمَ اللّٰهِ عَلٰی مَا رَزَقَهُمۡ مِّنۡۢ بَهِیۡمَۃِ الۡاَنۡعَامِ ؕ فَاِلٰـهُکُمۡ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ فَلَهٗۤ اَسۡلِمُوۡا ؕ وَ بَشِّرِ الۡمُخۡبِتِیۡنَ
অনুবাদ: প্রত্যেক জাতির জন্য আমি কুরবানীর নিয়ম করে দিয়েছি; যাতে তারা আল্লাহর নাম স্মরণ করতে পারে, যে সমস্ত জন্তু তিনি রিয্ক হিসেবে দিয়েছেন তার উপর। তোমাদের ইলাহ তো এক ইলাহ; অতএব তাঁরই কাছে আত্মসমর্পণ কর; আর অনুগতদেরকে সুসংবাদ দাও,
(আল-হজ্জ আয়াত: ৩৪)

19 ১৯
وَ جَآءَتۡ سَیَّارَۃٌ فَاَرۡسَلُوۡا وَارِدَهُمۡ فَاَدۡلٰی دَلۡوَهٗ ؕ قَالَ یٰبُشۡرٰی هٰذَا غُلٰمٌ ؕ وَ اَسَرُّوۡهُ بِضَاعَۃً ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیۡمٌۢ بِمَا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর একটি যাত্রীদল আসল এবং তারা তাদের পানি সংগ্রহকারীকে প্রেরণ করল অতঃপর সে তার বালতি ফেলল। সে বলে উঠলো, ‘কী সুখবর! এ যে একটি বালক’ এবং তারা তাকে পণ্যদ্রব্য হিসেবে গোপন করে ফেলল। আর তারা যা কিছু করছিল সে বিষয়ে আল্লাহ সম্যক জ্ঞাত।
(ইউসুফ আয়াত: ১৯)

56 ৫৬
هُوَ یُحۡیٖ وَ یُمِیۡتُ وَ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: তিনিই জীবন দান করেন এবং মৃত্যু ঘটান এবং তাঁর কাছেই তোমাদের প্রত্যাবর্তন হবে।
(ইউনুস আয়াত: ৫৬)

76 ৭৬
قَالَ الَّذِیۡنَ اسۡتَکۡبَرُوۡۤا اِنَّا بِالَّذِیۡۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: যারা অহঙ্কার করেছিল তারা বলল, ‘নিশ্চয় তোমরা যার প্রতি ঈমান এনেছ, আমরা তার প্রতি অস্বীকারকারী’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৭৬)

4 ৪
وَ اَلۡقَتۡ مَا فِیۡهَا وَ تَخَلَّتۡ
অনুবাদ: আর তার মধ্যে যা রয়েছে তা নিক্ষেপ করবে এবং খালি হয়ে যাবে।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ৪)

125 ১২৫
وَ مَنۡ اَحۡسَنُ دِیۡنًا مِّمَّنۡ اَسۡلَمَ وَجۡهَهٗ لِلّٰهِ وَ هُوَ مُحۡسِنٌ وَّ اتَّبَعَ مِلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ؕ وَ اتَّخَذَ اللّٰهُ اِبۡرٰهِیۡمَ خَلِیۡلًا
অনুবাদ: আর দীনের ব্যাপারে তার তুলনায় কে উত্তম, যে সৎকর্মপরায়ণ অবস্থায় আল্লাহর কাছে নিজকে পূর্ণ সমর্পণ করল এবং একনিষ্ঠভাবে ইবরাহীমের আদর্শ অনুসরণ করল? আর আল্লাহ ইবরাহীমকে পরম বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছেন।
(আন-নিসা আয়াত: ১২৫)

101 ১০১
رَبِّ قَدۡ اٰتَیۡتَنِیۡ مِنَ الۡمُلۡکِ وَ عَلَّمۡتَنِیۡ مِنۡ تَاۡوِیۡلِ الۡاَحَادِیۡثِ ۚ فَاطِرَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ۟ اَنۡتَ وَلِیّٖ فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ ۚ تَوَفَّنِیۡ مُسۡلِمًا وَّ اَلۡحِقۡنِیۡ بِالصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: ‘হে আমার রব, আপনি আমাকে কিছু রাজত্ব দান করেছেন এবং স্বপ্নের কিছু ব্যাখ্যা শিখিয়েছেন। হে আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা, দুনিয়া ও আখিরাতে আপনিই আমার অভিভাবক, আমাকে মুসলিম অবস্থায় মৃত্যু দিন এবং নেককারদের সাথে আমাকে যুক্ত করুন’।
(ইউসুফ আয়াত: ১০১)

45 ৪৫
الَّذِیۡنَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ یَبۡغُوۡنَهَا عِوَجًا ۚ وَ هُمۡ بِالۡاٰخِرَۃِ کٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘যারা আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করত এবং তাতে বক্রতা সন্ধান করত এবং তারা ছিল আখিরাতকে অস্বীকারকারী’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৪৫)

14 ১৪
فَاَنۡذَرۡتُکُمۡ نَارًا تَلَظّٰی
অনুবাদ: অতএব আমি তোমাদের সতর্ক করে দিয়েছি লেলিহান আগুন সম্পর্কে,
(আল-লাইল আয়াত: ১৪)

18 ১৮
وَ اِنۡ تُکَذِّبُوۡا فَقَدۡ کَذَّبَ اُمَمٌ مِّنۡ قَبۡلِکُمۡ ؕ وَ مَا عَلَی الرَّسُوۡلِ اِلَّا الۡبَلٰغُ الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: আর তোমরা যদি মিথ্যারোপ কর, তবে তোমাদের পূর্বে অনেক জাতি মিথ্যারোপ করেছিল। আর রাসূলের উপর দায়িত্ব তো কেবল সুস্পষ্টভাবে পৌঁছানো।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ১৮)

63 ৬৩
قَالَ اَرَءَیۡتَ اِذۡ اَوَیۡنَاۤ اِلَی الصَّخۡرَۃِ فَاِنِّیۡ نَسِیۡتُ الۡحُوۡتَ ۫ وَ مَاۤ اَنۡسٰنِیۡهُ اِلَّا الشَّیۡطٰنُ اَنۡ اَذۡکُرَهٗ ۚ وَ اتَّخَذَ سَبِیۡلَهٗ فِی الۡبَحۡرِ ٭ۖ عَجَبًا
অনুবাদ: সে বলল, আপনি কি লক্ষ্য করেছেন যে, যখন আমরা পাথরটিতে বিশ্রাম নিচ্ছিলাম, তখন আমি মাছটি হারিয়ে ফেলি। আর আমাকে তা স্মরণ করতে ভুলিয়েছে কেবল শয়তান এবং আশ্চর্যজনকভাবে তা সমুদ্রে তার পথ করে নিয়েছে’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৬৩)

16 ১৬
لَا تُحَرِّکۡ بِهٖ لِسَانَکَ لِتَعۡجَلَ بِهٖ
অনুবাদ: কুরআন তাড়াতাড়ি আয়ত্ত করার উদ্দেশ্যে তুমি তোমার জিহবাকে দ্রুত আন্দোলিত করো না।
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ১৬)

70 ৭০
وَ وُفِّیَتۡ کُلُّ نَفۡسٍ مَّا عَمِلَتۡ وَ هُوَ اَعۡلَمُ بِمَا یَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর প্রত্যেককে তার আমলের পূর্ণ প্রতিফল দেয়া হবে এবং তারা যা করে সে সম্পর্কে তিনিই সর্বাধিক পরিজ্ঞাত।
(আয-যুমার আয়াত: ৭০)

23 ২৩
وَ لَا تَقُوۡلَنَّ لِشَایۡءٍ اِنِّیۡ فَاعِلٌ ذٰلِکَ غَدًا
অনুবাদ: আর কোন কিছুর ব্যাপারে তুমি মোটেই বলবে না যে, ‘নিশ্চয় আমি তা আগামী কাল করব’,
(আল-কাহফ আয়াত: ২৩)

29 ২৯
مُحَمَّدٌ رَّسُوۡلُ اللّٰهِ ؕ وَ الَّذِیۡنَ مَعَهٗۤ اَشِدَّآءُ عَلَی الۡکُفَّارِ رُحَمَآءُ بَیۡنَهُمۡ تَرٰىهُمۡ رُکَّعًا سُجَّدًا یَّبۡتَغُوۡنَ فَضۡلًا مِّنَ اللّٰهِ وَ رِضۡوَانًا ۫ سِیۡمَاهُمۡ فِیۡ وُجُوۡهِهِمۡ مِّنۡ اَثَرِ السُّجُوۡدِ ؕ ذٰلِکَ مَثَلُهُمۡ فِی التَّوۡرٰىۃِ ۚۖۛ وَ مَثَلُهُمۡ فِی الۡاِنۡجِیۡلِ ۚ۟ۛ کَزَرۡعٍ اَخۡرَجَ شَطۡـَٔهٗ فَاٰزَرَهٗ فَاسۡتَغۡلَظَ فَاسۡتَوٰی عَلٰی سُوۡقِهٖ یُعۡجِبُ الزُّرَّاعَ لِیَغِیۡظَ بِهِمُ الۡکُفَّارَ ؕ وَعَدَ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ مِنۡهُمۡ مَّغۡفِرَۃً وَّ اَجۡرًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: মুহাম্মদ আল্লাহর রাসূল এবং তার সাথে যারা আছে তারা কাফিরদের প্রতি অত্যন্ত কঠোর; পরস্পরের প্রতি সদয়, তুমি তাদেরকে রুকূকারী, সিজদাকারী অবস্থায় দেখতে পাবে। তারা আল্লাহর করুণা ও সন্তুষ্টি অনুসন্ধান করছে। তাদের আলামত হচ্ছে, তাদের চেহারায় সিজদার চি‎হ্ন থাকে। এটাই তাওরাতে তাদের দৃষ্টান্ত। আর ইনজীলে তাদের দৃষ্টান্ত হলো একটি চারাগাছের মত, যে তার কঁচিপাতা উদগত করেছে ও শক্ত করেছে, অতঃপর তা পুষ্ট হয়েছে ও স্বীয় কান্ডের উপর মজবুতভাবে দাঁড়িয়েছে, যা চাষীকে আনন্দ দেয়। যাতে তিনি তাদের দ্বারা কাফিরদেরকে ক্রোধান্বিত করতে পারেন। তাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের জন্য ক্ষমা ও মহাপ্রতিদানের ওয়াদা করেছেন।
(আল-ফাতহ আয়াত: ২৯)

33 ৩৩
لَّا مَقۡطُوۡعَۃٍ وَّ لَا مَمۡنُوۡعَۃٍ
অনুবাদ: যা শেষ হবে না এবং নিষিদ্ধও হবে না।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৩৩)

24 ২৪
اَلۡقِیَا فِیۡ جَهَنَّمَ کُلَّ کَفَّارٍ عَنِیۡدٍ
অনুবাদ: তোমরা জাহান্নামে নিক্ষেপ কর প্রত্যেক উদ্ধত কাফিরকে,
(কাফ আয়াত: ২৪)

128 ১২৮
رَبَّنَا وَ اجۡعَلۡنَا مُسۡلِمَیۡنِ لَکَ وَ مِنۡ ذُرِّیَّتِنَاۤ اُمَّۃً مُّسۡلِمَۃً لَّکَ ۪ وَ اَرِنَا مَنَاسِکَنَا وَ تُبۡ عَلَیۡنَا ۚ اِنَّکَ اَنۡتَ التَّوَّابُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: ‘হে আমাদের রব, আমাদেরকে আপনার অনুগত করুন এবং আমাদের বংশধরের মধ্য থেকে আপনার অনুগত জাতি বানান। আর আমাদেরকে আমাদের ইবাদাতের বিধি-বিধান দেখিয়ে দিন এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন। নিশ্চয় আপনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’।
(আল-বাকারা আয়াত: ১২৮)

3 ৩
نِّصۡفَهٗۤ اَوِ انۡقُصۡ مِنۡهُ قَلِیۡلًا
অনুবাদ: রাতের অর্ধেক কিংবা তার চেয়ে কিছুটা কম।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ৩)

80 ৮০
اِنَّا کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এভাবে আমি সৎকর্মশীলদের পুরস্কার দিয়ে থাকি।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৮০)

93 ৯৩
لَیۡسَ عَلَی الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ جُنَاحٌ فِیۡمَا طَعِمُوۡۤا اِذَا مَا اتَّقَوۡا وَّ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ ثُمَّ اتَّقَوۡا وَّ اٰمَنُوۡا ثُمَّ اتَّقَوۡا وَّ اَحۡسَنُوۡا ؕ وَ اللّٰهُ یُحِبُّ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: যারা ঈমান এনেছে ও নেক আমল করেছে তারা যা আহার করেছে তাতে কোন পাপ নেই, যখন তারা তাকওয়া অবলম্বন করে এবং ঈমান আনে আর নেক আমল করে, তারপর তাকওয়া অবলম্বন করে ও ঈমান আনে। এরপরও তারা তাকওয়া অবলম্বন করে এবং সৎকর্ম করে। আর আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালবাসেন।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৯৩)

21 ২১
وَ اِنۡ لَّمۡ تُؤۡمِنُوۡا لِیۡ فَاعۡتَزِلُوۡنِ
অনুবাদ: ‘আর তোমরা যদি আমার উপর বিশ্বাস না রাখ, তবে আমাকে ছেড়ে যাও।’
(আদ-দুখান আয়াত: ২১)

61 ৬১
فَلَمَّا جَآءَ اٰلَ لُوۡطِۣ الۡمُرۡسَلُوۡنَ
অনুবাদ: এরপর যখন ফেরেশতাগণ লূতের পরিবারের কাছে আসল,
(আল-হিজর আয়াত: ৬১)

20 ২০
وَّ تُحِبُّوۡنَ الۡمَالَ حُبًّا جَمًّا
অনুবাদ: আর তোমরা ধন-সম্পদকে অতিশয় ভালবাস।
(আল-ফাজর আয়াত: ২০)

16 ১৬
یَوۡمَ هُمۡ بٰرِزُوۡنَ ۬ۚ لَا یَخۡفٰی عَلَی اللّٰهِ مِنۡهُمۡ شَیۡءٌ ؕ لِمَنِ الۡمُلۡکُ الۡیَوۡمَ ؕ لِلّٰهِ الۡوَاحِدِ الۡقَهَّارِ
অনুবাদ: যে দিন লোকেরা প্রকাশ হয়ে পড়বে। সে দিন আল্লাহর নিকট তাদের কিছুই গোপন থাকবে না। ‘আজ রাজত্ব কার’? প্রবল প্রতাপশালী এক আল্লাহর।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ১৬)

74 ৭৪
وَ الَّذِیۡنَ یَقُوۡلُوۡنَ رَبَّنَا هَبۡ لَنَا مِنۡ اَزۡوَاجِنَا وَ ذُرِّیّٰتِنَا قُرَّۃَ اَعۡیُنٍ وَّ اجۡعَلۡنَا لِلۡمُتَّقِیۡنَ اِمَامًا
অনুবাদ: আর যারা বলে, ‘হে আমাদের রব, আপনি আমাদেরকে এমন স্ত্রী ও সন্তানাদি দান করুন যারা আমাদের চক্ষু শীতল করবে। আর আপনি আমাদেরকে মুত্তাকীদের নেতা বানিয়ে দিন’।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৭৪)

5 ৫
هَلۡ فِیۡ ذٰلِکَ قَسَمٌ لِّذِیۡ حِجۡرٍ
অনুবাদ: এর মধ্যে কি বোধশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তির জন্য কসম আছে?
(আল-ফাজর আয়াত: ৫)

143 ১৪৩
اِنِّیۡ لَکُمۡ رَسُوۡلٌ اَمِیۡنٌ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের জন্য এক বিশ্বস্ত রাসূল’;
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৪৩)

53 ৫৩
وَ هُوَ الَّذِیۡ مَرَجَ الۡبَحۡرَیۡنِ هٰذَا عَذۡبٌ فُرَاتٌ وَّ هٰذَا مِلۡحٌ اُجَاجٌ ۚ وَ جَعَلَ بَیۡنَهُمَا بَرۡزَخًا وَّ حِجۡرًا مَّحۡجُوۡرًا
অনুবাদ: আর তিনিই দু’টো সাগরকে একসাথে প্রবাহিত করেছেন। একটি সুপেয় সুস্বাদু, অপরটি লবণাক্ত ক্ষারবিশিষ্ট এবং তিনি এতদোভয়ের মাঝখানে একটি অন্তরায় ও একটি অনতিক্রম্য সীমানা স্থাপন করেছেন।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৫৩)

95 ৯৫
ثُمَّ بَدَّلۡنَا مَکَانَ السَّیِّئَۃِ الۡحَسَنَۃَ حَتّٰی عَفَوۡا وَّ قَالُوۡا قَدۡ مَسَّ اٰبَآءَنَا الضَّرَّآءُ وَ السَّرَّآءُ فَاَخَذۡنٰهُمۡ بَغۡتَۃً وَّ هُمۡ لَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর আমি মন্দ অবস্থাকে ভাল অবস্থা দ্বারা বদলে দিয়েছি। অবশেষে তারা প্রাচুর্য লাভ করেছে এবং বলেছে, ‘আমাদের বাপ-দাদাদেরকেও দুর্দশা ও আনন্দ স্পর্শ করেছে।’ অতঃপর আমি তাদেরকে হঠাৎ পাকড়াও করেছি এমনভাবে যে, তারা উপলব্ধিও করতে পারেনি।
(আল-আরাফ আয়াত: ৯৫)

24 ২৪
وَ یَطُوۡفُ عَلَیۡهِمۡ غِلۡمَانٌ لَّهُمۡ کَاَنَّهُمۡ لُؤۡلُؤٌ مَّکۡنُوۡنٌ
অনুবাদ: আর তাদের সেবায় চারপাশে ঘুরবে বালকদল; তারা যেন সুরক্ষিত মুক্তা।
(আত-তূর আয়াত: ২৪)

28 ২৮
ذٰلِکَ بِاَنَّهُمُ اتَّبَعُوۡا مَاۤ اَسۡخَطَ اللّٰهَ وَ کَرِهُوۡا رِضۡوَانَهٗ فَاَحۡبَطَ اَعۡمَالَهُمۡ
অনুবাদ: এটি এ জন্য যে, তারা এমন সব বিষয়ের অনুসরণ করেছে যা আল্লাহকে ক্রোধান্বিত করেছে এবং তারা তাঁর সন্তোষকে অপছন্দ করেছে। ফলে আল্লাহ তাদের কর্মসমূহ নিষ্ফল করে দিয়েছেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ২৮)

3 ৩
الَّذِیۡنَ یُقِیۡمُوۡنَ الصَّلٰوۃَ وَ یُؤۡتُوۡنَ الزَّکٰوۃَ وَ هُمۡ بِالۡاٰخِرَۃِ هُمۡ یُوۡقِنُوۡنَ
অনুবাদ: যারা সালাত কায়েম করে এবং যাকাত দেয়। আর তারাই আখিরাতের প্রতি নিশ্চিত বিশ্বাস রাখে।
(আন-নামাল আয়াত: ৩)

44 ৪৪
اِنَّا کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: সৎকর্মশীলদের আমরা এমন-ই প্রতিদান দিয়ে থাকি।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৪৪)

103 ১০৩
وَ مَنۡ خَفَّتۡ مَوَازِیۡنُهٗ فَاُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ خَسِرُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ فِیۡ جَهَنَّمَ خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যাদের পাল্লা হালকা হবে তারাই নিজদের ক্ষতি করল; জাহান্নামে তারা হবে স্থায়ী।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১০৩)

24 ২৪
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ مَّا ذَاۤ اَنۡزَلَ رَبُّکُمۡ ۙ قَالُوۡۤا اَسَاطِیۡرُ الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদের বলা হয়, ‘তোমাদের রব কী নাযিল করেছেন’? তারা বলে, ‘পূর্ববর্তীদের কল্পকাহিনী’।
(আন-নাহাল আয়াত: ২৪)

82 ৮২
وَ اَمَّا الۡجِدَارُ فَکَانَ لِغُلٰمَیۡنِ یَتِیۡمَیۡنِ فِی الۡمَدِیۡنَۃِ وَ کَانَ تَحۡتَهٗ کَنۡزٌ لَّهُمَا وَ کَانَ اَبُوۡهُمَا صَالِحًا ۚ فَاَرَادَ رَبُّکَ اَنۡ یَّبۡلُغَاۤ اَشُدَّهُمَا وَ یَسۡتَخۡرِجَا کَنۡزَهُمَا ٭ۖ رَحۡمَۃً مِّنۡ رَّبِّکَ ۚ وَ مَا فَعَلۡتُهٗ عَنۡ اَمۡرِیۡ ؕ ذٰلِکَ تَاۡوِیۡلُ مَا لَمۡ تَسۡطِعۡ عَّلَیۡهِ صَبۡرًا
অনুবাদ: ‘আর প্রাচীরটির বিষয় হল, তা ছিল শহরের দু’জন ইয়াতীম বালকের এবং তার নিচে ছিল তাদের গুপ্তধন। আর তাদের পিতা ছিল সৎকর্মপরায়ণ। তাই আপনার রব চাইলেন যে, তারা দু’জন প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে তাদের গুপ্তধন বের করে নেবে। এ সবই আপনার রবের রহমত স্বরূপ। আমি নিজ থেকে তা করিনি। এ হলো সে বিষয়ের ব্যাখ্যা, যে সম্পর্কে আপনি ধৈর্য ধারণ করতে পারেননি।
(আল-কাহফ আয়াত: ৮২)

31 ৩১
سَنَفۡرُغُ لَکُمۡ اَیُّهَ الثَّقَلٰنِ
অনুবাদ: হে মানুষ ও জিন, আমি অচিরেই তোমাদের (হিসাব-নিকাশ গ্রহণের) প্রতি মনোনিবেশ করব।
(আর-রাহমান আয়াত: ৩১)

60 ৬০
قَالُوۡا بَلۡ اَنۡتُمۡ ۟ لَا مَرۡحَبًۢا بِکُمۡ ؕ اَنۡتُمۡ قَدَّمۡتُمُوۡهُ لَنَا ۚ فَبِئۡسَ الۡقَرَارُ
অনুবাদ: অনুসারীরা বলবে, ‘বরং তোমরাও, তোমাদের জন্যও তো নেই কোন অভিনন্দন। তোমরাই আমাদের জন্য এ বিপদ এনেছ। অতএব কতই না নিকৃষ্ট এ আবাসস্থল’!
(সোয়াদ আয়াত: ৬০)

22 ২২
قَالُوۡۤا اَجِئۡتَنَا لِتَاۡفِکَنَا عَنۡ اٰلِهَتِنَا ۚ فَاۡتِنَا بِمَا تَعِدُنَاۤ اِنۡ کُنۡتَ مِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি কি আমাদেরকে আমাদের উপাস্যদের থেকে নিবৃত্ত করতে আমাদের নিকট এসেছ? তুমি যদি সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত হও, তাহলে আমাদেরকে যার ভয় দেখাচ্ছ তা নিয়ে এসো’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ২২)

195 ১৯৫
بِلِسَانٍ عَرَبِیٍّ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: সুস্পষ্ট আরবী ভাষায়।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৯৫)

67 ৬৭
هُوَ الَّذِیۡ خَلَقَکُمۡ مِّنۡ تُرَابٍ ثُمَّ مِنۡ نُّطۡفَۃٍ ثُمَّ مِنۡ عَلَقَۃٍ ثُمَّ یُخۡرِجُکُمۡ طِفۡلًا ثُمَّ لِتَبۡلُغُوۡۤا اَشُدَّکُمۡ ثُمَّ لِتَکُوۡنُوۡا شُیُوۡخًا ۚ وَ مِنۡکُمۡ مَّنۡ یُّتَوَفّٰی مِنۡ قَبۡلُ وَ لِتَبۡلُغُوۡۤا اَجَلًا مُّسَمًّی وَّ لَعَلَّکُمۡ تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: তিনিই তোমাদেরকে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন। তারপর শুক্রবিন্দু থেকে, তারপর ‘আলাকা’* থেকে। অতঃপর তিনি তোমাদেরকে শিশুরূপে বের করে আনেন। তারপর যেন তোমরা তোমাদের যৌবনে পদার্পণ কর, অতঃপর যেন তোমরা বৃদ্ধ হয়ে যাও। আর তোমাদের কেউ কেউ এর পূর্বেই মারা যায়। আর যাতে তোমরা নির্ধারিত সময়ে পৌঁছে যাও। আর যাতে তোমরা অনুধাবন কর।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৬৭)

8 ৮
فَاَصۡحٰبُ الۡمَیۡمَنَۃِ ۬ۙ مَاۤ اَصۡحٰبُ الۡمَیۡمَنَۃِ ؕ
অনুবাদ: সুতরাং ডান পার্শ্বের দল, ডান পার্শ্বের দলটি কত সৌভাগ্যবান!
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৮)

6 ৬
ذٰلِکَ عٰلِمُ الۡغَیۡبِ وَ الشَّهَادَۃِ الۡعَزِیۡزُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: তিনিই গায়েব ও হাযির সম্পর্কে জ্ঞাত, মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ৬)

84 ৮৪
قُلۡ کُلٌّ یَّعۡمَلُ عَلٰی شَاکِلَتِهٖ ؕ فَرَبُّکُمۡ اَعۡلَمُ بِمَنۡ هُوَ اَهۡدٰی سَبِیۡلًا
অনুবাদ: বল, ‘প্রত্যেকেই আমল করে থাকে নিজ পদ্ধতি অনুযায়ী এবং তোমার রব অধিক অবগত আছেন কে সর্বাধিক নির্ভুল পথে’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৮৪)

40 ৪০
اِنَّا نَحۡنُ نَرِثُ الۡاَرۡضَ وَ مَنۡ عَلَیۡهَا وَ اِلَیۡنَا یُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি যমীন ও এর উপরে যা রয়েছে তার চূড়ান্ত মালিক হব* এবং আমারই নিকট তাদের ফিরিয়ে আনা হবে।
(মারইয়াম আয়াত: ৪০)

79 ৭৯
وَ اَضَلَّ فِرۡعَوۡنُ قَوۡمَهٗ وَ مَا هَدٰی
অনুবাদ: আর ফির‘আউন তার কওমকে পথভ্রষ্ট করেছিল এবং সে সঠিক পথ দেখায়নি।
(ত্ব-হা আয়াত: ৭৯)

48 ৪৮
وَ اِنَّهٗ لَتَذۡکِرَۃٌ لِّلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: আর এটিতো মুত্তাকীদের জন্য এক নিশ্চিত উপদেশ।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৪৮)

182 ১৮২
وَ زِنُوۡا بِالۡقِسۡطَاسِ الۡمُسۡتَقِیۡمِ
অনুবাদ: ‘আর সঠিক দাঁড়ি পাল্লায় ওজন কর’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৮২)

81 ৮১
وَ لَوۡ کَانُوۡا یُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ النَّبِیِّ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡهِ مَا اتَّخَذُوۡهُمۡ اَوۡلِیَآءَ وَ لٰکِنَّ کَثِیۡرًا مِّنۡهُمۡ فٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তারা আল্লাহ ও নবীর প্রতি এবং যা তার নিকট নাযিল করা হয়েছে তার প্রতি ঈমান রাখত, তবে তাদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করত না। কিন্তু তাদের মধ্যে অনেকে ফাসিক।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৮১)

104 ১০৪
وَ لَا تَهِنُوۡا فِی ابۡتِغَآءِ الۡقَوۡمِ ؕ اِنۡ تَکُوۡنُوۡا تَاۡلَمُوۡنَ فَاِنَّهُمۡ یَاۡلَمُوۡنَ کَمَا تَاۡلَمُوۡنَ ۚ وَ تَرۡجُوۡنَ مِنَ اللّٰهِ مَا لَا یَرۡجُوۡنَ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلِیۡمًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: আর শত্রু সম্প্রদায় অনুসন্ধানে তোমরা দুর্বল হয়ো না। যদি তোমরা ব্যথা পেয়ে থাক তাহলে তারাও তো ব্যথা পাচ্ছে, যেভাবে তোমরা ব্যথা পাচ্ছ। আর তোমরা আল্লাহর নিকট থেকে আশা করছ যা তারা আশা করছে না। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নিসা আয়াত: ১০৪)

7 ৭
لَقَدۡ حَقَّ الۡقَوۡلُ عَلٰۤی اَکۡثَرِهِمۡ فَهُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: অবশ্যই তাদের অধিকাংশের উপর (আল্লাহর) বাণী অবধারিত হয়েছে, ফলে তারা ঈমান আনবে না।
(ইয়াসীন আয়াত: ৭)

6 ৬
لَیۡسَ لَهُمۡ طَعَامٌ اِلَّا مِنۡ ضَرِیۡعٍ ۙ
অনুবাদ: তাদের জন্য কাঁটাবিশিষ্ট গুল্ম ছাড়া কোন খাদ্য থাকবে না।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ৬)

30 ৩০
اَوَ لَمۡ یَرَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَنَّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ کَانَتَا رَتۡقًا فَفَتَقۡنٰهُمَا ؕ وَ جَعَلۡنَا مِنَ الۡمَآءِ کُلَّ شَیۡءٍ حَیٍّ ؕ اَفَلَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: যারা কুফরী করে তারা কি ভেবে দেখে না যে, আসমানসমূহ ও যমীন ওতপ্রোতভাবে মিশে ছিল*, অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম, আর আমি সকল প্রাণবান জিনিসকে পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। তবুও কি তারা ঈমান আনবে না?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৩০)

37 ৩৭
وَ اصۡنَعِ الۡفُلۡکَ بِاَعۡیُنِنَا وَ وَحۡیِنَا وَ لَا تُخَاطِبۡنِیۡ فِی الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا ۚ اِنَّهُمۡ مُّغۡرَقُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর তুমি আমার চোখের সামনে ও আমার ওহী অনুসারে নৌকা তৈরী কর। আর যারা যুলম করেছে, তাদের ব্যাপারে তুমি আমার কাছে কোন আবেদন করো না। নিশ্চয় তাদেরকে ডুবানো হবে’।
(হূদ আয়াত: ৩৭)

50 ৫০
وَ اِذۡ قُلۡنَا لِلۡمَلٰٓئِکَۃِ اسۡجُدُوۡا لِاٰدَمَ فَسَجَدُوۡۤا اِلَّاۤ اِبۡلِیۡسَ ؕ کَانَ مِنَ الۡجِنِّ فَفَسَقَ عَنۡ اَمۡرِ رَبِّهٖ ؕ اَفَتَتَّخِذُوۡنَهٗ وَ ذُرِّیَّتَهٗۤ اَوۡلِیَآءَ مِنۡ دُوۡنِیۡ وَ هُمۡ لَکُمۡ عَدُوٌّ ؕ بِئۡسَ لِلظّٰلِمِیۡنَ بَدَلًا
অনুবাদ: আর যখন আমি ফেরেশতাদের বলেছিলাম, তোমরা আদমকে সিজদা কর। অতঃপর তারা সিজদা করল, ইবলীস ছাড়া। সে ছিল জিনদের একজন। সে তার রবের নির্দেশ অমান্য করল। তোমরা কি তাকে ও তার বংশকে আমার পরিবর্তে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করবে, অথচ তারা তোমাদের শত্রু? যালিমদের জন্য কী মন্দ বিনিময়!
(আল-কাহফ আয়াত: ৫০)

9 ৯
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا تَنَاجَیۡتُمۡ فَلَا تَتَنَاجَوۡا بِالۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ وَ مَعۡصِیَتِ الرَّسُوۡلِ وَ تَنَاجَوۡا بِالۡبِرِّ وَ التَّقۡوٰی ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ الَّذِیۡۤ اِلَیۡهِ تُحۡشَرُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা যখন গোপনে পরামর্শ করবে তখন তোমরা যেন গুনাহ, সীমালঙ্ঘন ও রাসূলের বিরুদ্ধাচরণের ব্যাপারে গোপন পরামর্শ না কর। আর তোমরা সৎকর্ম ও তাকওয়ার বিষয়ে গোপন পরামর্শ কর। তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর কাছে তোমাদেরকে সমবেত করা হবে।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ৯)

24 ২৪
اَمۡ یَقُوۡلُوۡنَ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا ۚ فَاِنۡ یَّشَاِ اللّٰهُ یَخۡتِمۡ عَلٰی قَلۡبِکَ ؕ وَ یَمۡحُ اللّٰهُ الۡبَاطِلَ وَ یُحِقُّ الۡحَقَّ بِکَلِمٰتِهٖ ؕ اِنَّهٗ عَلِیۡمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: তারা কি একথা বলে যে, সে আল্লাহ সম্পর্কে মিথ্যা উদ্ভাবন করেছে? অথচ যদি আল্লাহ চাইতেন তোমার হৃদয়ে মোহর মেরে দিতেন। আর আল্লাহ মিথ্যাকে মুছে দেন এবং নিজ বাণী দ্বারা সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করেন। নিশ্চয় তিনি অন্তরসমূহে যা আছে, সে সম্পর্কে সবিশেষ অবহিত।
(আশ-শূরা আয়াত: ২৪)

39 ৩৯
وَ مِنۡ اٰیٰتِهٖۤ اَنَّکَ تَرَی الۡاَرۡضَ خَاشِعَۃً فَاِذَاۤ اَنۡزَلۡنَا عَلَیۡهَا الۡمَآءَ اهۡتَزَّتۡ وَ رَبَتۡ ؕ اِنَّ الَّذِیۡۤ اَحۡیَاهَا لَمُحۡیِ الۡمَوۡتٰی ؕ اِنَّهٗ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: তাঁর আরেকটি নিদর্শন হল এই যে, তুমি যমীনকে দেখতে পাও শুষ্ক-অনুর্বর, অতঃপর যখন আমি তার উপর পানি বর্ষণ করি তখন তা আন্দোলিত ও স্ফীত হয়। নিশ্চয়ই যিনি যমীনকে জীবিত করেন তিনি মৃতদেরও জীবিতকারী। নিশ্চয় তিনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৩৯)

13 ১৩
وَ یَضِیۡقُ صَدۡرِیۡ وَ لَا یَنۡطَلِقُ لِسَانِیۡ فَاَرۡسِلۡ اِلٰی هٰرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমার বক্ষ সঙ্কুচিত হয়ে যাচ্ছে। আমার জিহবা চলছে না। সুতরাং আপনি হারুনের প্রতি ওহী পাঠান’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৩)

69 ৬৯
قُلۡ سِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَانۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা যমীনে ভ্রমণ কর, তারপর দেখ, কিরূপ হয়েছিল অপরাধীদের পরিণতি।’
(আন-নামাল আয়াত: ৬৯)

16 ১৬
قُلۡ لِّلۡمُخَلَّفِیۡنَ مِنَ الۡاَعۡرَابِ سَتُدۡعَوۡنَ اِلٰی قَوۡمٍ اُولِیۡ بَاۡسٍ شَدِیۡدٍ تُقَاتِلُوۡنَهُمۡ اَوۡ یُسۡلِمُوۡنَ ۚ فَاِنۡ تُطِیۡعُوۡا یُؤۡتِکُمُ اللّٰهُ اَجۡرًا حَسَنًا ۚ وَ اِنۡ تَتَوَلَّوۡا کَمَا تَوَلَّیۡتُمۡ مِّنۡ قَبۡلُ یُعَذِّبۡکُمۡ عَذَابًا اَلِیۡمًا
অনুবাদ: পেছনে পড়ে থাকা বেদুঈনদেরকে বল, ‘এক কঠোর যোদ্ধা জাতির বিরুদ্ধে শীঘ্রই তোমাদেরকে ডাকা হবে; তোমরা তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে অথবা তারা আত্মসমর্পণ করবে। অতঃপর তোমরা যদি আনুগত্য কর তবে আল্লাহ তোমাদেরকে উত্তম প্রতিদান দেবেন। আর পূর্বে তোমরা যেমন ফিরে গিয়েছিলে তেমনি যদি ফিরে যাও তবে তিনি তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব দেবেন।
(আল-ফাতহ আয়াত: ১৬)

59 ৫৯
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৫৯)

20 ২০
لِّتَسۡلُکُوۡا مِنۡهَا سُبُلًا فِجَاجًا
অনুবাদ: যেন তোমরা সেখানে প্রশস্ত পথে চলতে পার’।
(নূহ আয়াত: ২০)

106 ১০৬
فَیَذَرُهَا قَاعًا صَفۡصَفًا
অনুবাদ: ‘তারপর তিনি তাকে মসৃণ সমতলভূমি করে দিবেন’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১০৬)

56 ৫৬
هٰذَا نُزُلُهُمۡ یَوۡمَ الدِّیۡنِ
অনুবাদ: প্রতিফল দিবসে এই হবে তাদের মেহমানদারী,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৫৬)

1 ১
الٓرٰ ۟ کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ اِلَیۡکَ لِتُخۡرِجَ النَّاسَ مِنَ الظُّلُمٰتِ اِلَی النُّوۡرِ ۬ۙ بِاِذۡنِ رَبِّهِمۡ اِلٰی صِرَاطِ الۡعَزِیۡزِ الۡحَمِیۡدِ ۙ
অনুবাদ: আলিফ-লাম-রা; এই কিতাব, যা আমি তোমার প্রতি নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষকে তাদের রবের অনুমতিক্রমে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আন, পরাক্রমশালী সর্বপ্রশংসিতের পথের দিকে।
(ইবরাহীম আয়াত: ১)

66 ৬৬
اِنَّا لَمُغۡرَمُوۡنَ
অনুবাদ: (এই বলে,) ‘নিশ্চয় আমরা দায়গ্রস্ত হয়ে গেলাম’।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৬৬)

2 ২
اَلَّذِیۡنَ یُظٰهِرُوۡنَ مِنۡکُمۡ مِّنۡ نِّسَآئِهِمۡ مَّا هُنَّ اُمَّهٰتِهِمۡ ؕ اِنۡ اُمَّهٰتُهُمۡ اِلَّا الّٰٓیِٴۡ وَلَدۡنَهُمۡ ؕ وَ اِنَّهُمۡ لَیَقُوۡلُوۡنَ مُنۡکَرًا مِّنَ الۡقَوۡلِ وَ زُوۡرًا ؕ وَ اِنَّ اللّٰهَ لَعَفُوٌّ غَفُوۡرٌ
অনুবাদ: তোমাদের মধ্যে যারা তাদের স্ত্রীদের সাথে যিহার* করে, তাদের স্ত্রীগণ তাদের মাতা নয়। তাদের মাতা তো কেবল তারাই যারা তাদেরকে জন্ম দিয়েছে। আর তারা অবশ্যই অসঙ্গত ও অসত্য কথা বলে। আর নিশ্চয় আল্লাহ অধিক পাপ মোচনকারী, বড়ই ক্ষমাশীল।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ২)

25 ২৫
مَّنَّاعٍ لِّلۡخَیۡرِ مُعۡتَدٍ مُّرِیۡبِۣ
অনুবাদ: কল্যাণকর কাজে প্রবল বাধাদানকারী সীমালঙ্ঘনকারী, সন্দেহ পোষণকারীকে।
(কাফ আয়াত: ২৫)

68 ৬৮
اَفَرَءَیۡتُمُ الۡمَآءَ الَّذِیۡ تَشۡرَبُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা যে পানি পান কর সে ব্যাপারে আমাকে বল।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৬৮)

27 ২৭
اِنَّهُمۡ کَانُوۡا لَا یَرۡجُوۡنَ حِسَابًا
অনুবাদ: নিশ্চয় তারা হিসাবের আশা করত না।
(আন-নাবা আয়াত: ২৭)

41 ৪১
وَ اذۡکُرۡ عَبۡدَنَاۤ اَیُّوۡبَ ۘ اِذۡ نَادٰی رَبَّهٗۤ اَنِّیۡ مَسَّنِیَ الشَّیۡطٰنُ بِنُصۡبٍ وَّ عَذَابٍ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর আমার বান্দা আইউবকে, যখন সে তার রবকে ডেকে বলেছিল, ‘শয়তান তো আমাকে কষ্ট ও আযাবের ছোঁয়া দিয়েছে’।
(সোয়াদ আয়াত: ৪১)

8 ৮
لِلۡفُقَرَآءِ الۡمُهٰجِرِیۡنَ الَّذِیۡنَ اُخۡرِجُوۡا مِنۡ دِیَارِهِمۡ وَ اَمۡوَالِهِمۡ یَبۡتَغُوۡنَ فَضۡلًا مِّنَ اللّٰهِ وَ رِضۡوَانًا وَّ یَنۡصُرُوۡنَ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ ؕ اُولٰٓئِکَ هُمُ الصّٰدِقُوۡنَ
অনুবাদ: এই সম্পদ নিঃস্ব মুহাজিরগণের জন্য ও যাদেরকে নিজেদের ঘর-বাড়ী ও ধন-সম্পত্তি থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল। অথচ এরা আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টির অন্বেষণ করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে সাহায্য করেন। এরাই তো সত্যবাদী।
(আল-হাশর আয়াত: ৮)

81 ৮১
اَفَبِهٰذَا الۡحَدِیۡثِ اَنۡتُمۡ مُّدۡهِنُوۡنَ
অনুবাদ: তবে কি তোমরা এই বাণী তুচ্ছ গণ্য করছ?
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৮১)

201 ২০১
وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ یَّقُوۡلُ رَبَّنَاۤ اٰتِنَا فِی الدُّنۡیَا حَسَنَۃً وَّ فِی الۡاٰخِرَۃِ حَسَنَۃً وَّ قِنَا عَذَابَ النَّارِ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে এমনও আছে, যারা বলে, হে আমাদের রব, আমাদেরকে দুনিয়াতে কল্যাণ দিন। আর আখিরাতেও কল্যাণ দিন এবং আমাদেরকে আগুনের আযাব থেকে রক্ষা করুন।
(আল-বাকারা আয়াত: ২০১)

40 ৪০
اِنَّ اللّٰهَ لَا یَظۡلِمُ مِثۡقَالَ ذَرَّۃٍ ۚ وَ اِنۡ تَکُ حَسَنَۃً یُّضٰعِفۡهَا وَ یُؤۡتِ مِنۡ لَّدُنۡهُ اَجۡرًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ অণু পরিমাণও যুলম করেন না। আর যদি সেটি ভাল কাজ হয়, তিনি তাকে দ্বিগুণ করে দেন এবং তাঁর পক্ষ থেকে মহা প্রতিদান প্রদান করেন।
(আন-নিসা আয়াত: ৪০)

47 ৪৭
فَلَمَّا جَآءَهُمۡ بِاٰیٰتِنَاۤ اِذَا هُمۡ مِّنۡهَا یَضۡحَکُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন সে আমার নিদর্শনাবলী নিয়ে তাদের কাছে আসল, তখন তারা তা নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করতে লাগল।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৪৭)

76 ৭৬
اِنَّ هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ یَقُصُّ عَلٰی بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ اَکۡثَرَ الَّذِیۡ هُمۡ فِیۡهِ یَخۡتَلِفُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় এ কুরআন তাদের কাছে বর্ণনা করছে, বনী ইসরাঈল যেসব বিষয়ে বিতর্ক করে তার অধিকাংশই।
(আন-নামাল আয়াত: ৭৬)

33 ৩৩
وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ بِشَهٰدٰتِهِمۡ قَآئِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা তাদের সাক্ষ্যদানে অটল,
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৩৩)

37 ৩৭
عُرُبًا اَتۡرَابًا
অনুবাদ: সোহাগিনী ও সমবয়সী।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৩৭)

7 ৭
وَ اِنۡ تَجۡهَرۡ بِالۡقَوۡلِ فَاِنَّهٗ یَعۡلَمُ السِّرَّ وَ اَخۡفٰی
অনুবাদ: আর যদি তুমি উচ্চস্বরে কথা বল তবে তিনি গোপন ও অতি গোপন বিষয় জানেন।
(ত্ব-হা আয়াত: ৭)

11 ১১
قَالُوۡا رَبَّنَاۤ اَمَتَّنَا اثۡنَتَیۡنِ وَ اَحۡیَیۡتَنَا اثۡنَتَیۡنِ فَاعۡتَرَفۡنَا بِذُنُوۡبِنَا فَهَلۡ اِلٰی خُرُوۡجٍ مِّنۡ سَبِیۡلٍ
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘হে আমাদের রব, আপনি আমাদেরকে দু’বার মৃত্যু দিয়েছেন এবং দু’বার জীবন দিয়েছেন। অতঃপর আমরা আমাদের অপরাধ স্বীকার করছি। অতএব (জাহান্নাম থেকে) বের হবার কোন পথ আছে কি’?
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ১১)

75 ৭৫
قَالَ یٰۤاِبۡلِیۡسُ مَا مَنَعَکَ اَنۡ تَسۡجُدَ لِمَا خَلَقۡتُ بِیَدَیَّ ؕ اَسۡتَکۡبَرۡتَ اَمۡ کُنۡتَ مِنَ الۡعَالِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ বললেন, ‘হে ইবলীস, আমার দু’হাতে আমি যাকে সৃষ্টি করেছি তার প্রতি সিজদাবনত হতে কিসে তোমাকে বাধা দিল? তুমি কি অহঙ্কার করলে, না তুমি অধিকতর উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন?’
(সোয়াদ আয়াত: ৭৫)

4 ৪
اِنَّ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ زَیَّنَّا لَهُمۡ اَعۡمَالَهُمۡ فَهُمۡ یَعۡمَهُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না আমি তাদের জন্য তাদের আমলসমূহকে সুশোভিত করে দিয়েছি। ফলে তারা বিভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায়।
(আন-নামাল আয়াত: ৪)

7 ৭
وَ السَّمَآءِ ذَاتِ الۡحُبُکِ
অনুবাদ: কসম সৌন্দর্যমন্ডিত আকাশের
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৭)

79 ৭৯
وَ قَالَ فِرۡعَوۡنُ ائۡتُوۡنِیۡ بِکُلِّ سٰحِرٍ عَلِیۡمٍ
অনুবাদ: এবং ফির‘আউন বলল, ‘তোমরা প্রত্যেক বিজ্ঞ যাদুকরদেরকে আমার কাছে নিয়ে আস’।
(ইউনুস আয়াত: ৭৯)

25 ২৫
اِنَّ اِلَیۡنَاۤ اِیَابَهُمۡ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমারই নিকট তাদের প্রত্যাবর্তন।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ২৫)

38 ৩৮
وَّ اٰخَرِیۡنَ مُقَرَّنِیۡنَ فِی الۡاَصۡفَادِ
অনুবাদ: আর শেকলে আবদ্ধ আরও অনেককে।
(সোয়াদ আয়াত: ৩৮)

1 ১
تَبٰرَکَ الَّذِیۡ بِیَدِهِ الۡمُلۡکُ ۫ وَ هُوَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرُۨ
অনুবাদ: বরকতময় তিনি যার হাতে সর্বময় কর্তৃত্ব। আর তিনি সব কিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
(আল-মুলক আয়াত: ১)

12 ১২
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا نَاجَیۡتُمُ الرَّسُوۡلَ فَقَدِّمُوۡا بَیۡنَ یَدَیۡ نَجۡوٰىکُمۡ صَدَقَۃً ؕ ذٰلِکَ خَیۡرٌ لَّکُمۡ وَ اَطۡهَرُ ؕ فَاِنۡ لَّمۡ تَجِدُوۡا فَاِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা যখন রাসূলের সাথে একান্তে কথা বলতে চাও, তখন তোমাদের এরূপ কথার পূর্বে কিছু সদাকা পেশ কর। এটি তোমাদের জন্য শ্রেয়তর ও পবিত্রতর; কিন্তু যদি তোমরা সক্ষম না হও তবে আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, অতিশয় দয়ালু।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ১২)

17 ১৭
مَا کَانَ لِلۡمُشۡرِکِیۡنَ اَنۡ یَّعۡمُرُوۡا مَسٰجِدَ اللّٰهِ شٰهِدِیۡنَ عَلٰۤی اَنۡفُسِهِمۡ بِالۡکُفۡرِ ؕ اُولٰٓئِکَ حَبِطَتۡ اَعۡمَالُهُمۡ ۚۖ وَ فِی النَّارِ هُمۡ خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: মুশরিকদের অধিকার নেই যে, তারা আল্লাহর মসজিদসমূহ আবাদ করবে, নিজদের উপর কুফরীর সাক্ষ্য দেয়া অবস্থায়। এদেরই আমলসমূহ বরবাদ হয়েছে এবং আগুনেই তারা স্থায়ী হবে।
(আত-তাওবা আয়াত: ১৭)

78 ৭৮
فَلَمَّا رَاَ الشَّمۡسَ بَازِغَۃً قَالَ هٰذَا رَبِّیۡ هٰذَاۤ اَکۡبَرُ ۚ فَلَمَّاۤ اَفَلَتۡ قَالَ یٰقَوۡمِ اِنِّیۡ بَرِیۡٓءٌ مِّمَّا تُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন সে সূর্য উজ্জ্বলরূপে উদীয়মান দেখল, বলল, ‘এ আমার রব, এ সবচেয়ে বড়’। পরে যখন তা ডুবে গেল, তখন সে বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা যা শরীক কর, নিশ্চয় আমি তা থেকে মুক্ত’।
(আল-আনআম আয়াত: ৭৮)

104 ১০৪
وَ اِنَّ رَبَّکَ لَهُوَ الۡعَزِیۡزُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তোমার রব, তিনি তো মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১০৪)

50 ৫০
قَالَ رَبُّنَا الَّذِیۡۤ اَعۡطٰی کُلَّ شَیۡءٍ خَلۡقَهٗ ثُمَّ هَدٰی
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘আমাদের রব তিনি, যিনি সকল বস্তুকে তার আকৃতি দান করেছেন, অতঃপর সঠিক পথ নির্দেশ করেছেন’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৫০)

54 ৫৪
اِنَّ هٰۤؤُلَآءِ لَشِرۡ ذِمَۃٌ قَلِیۡلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয়ই এরা তো ক্ষুদ্র একটি দল।’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৫৪)

106 ১০৬
یَّوۡمَ تَبۡیَضُّ وُجُوۡهٌ وَّ تَسۡوَدُّ وُجُوۡهٌ ۚ فَاَمَّا الَّذِیۡنَ اسۡوَدَّتۡ وُجُوۡهُهُمۡ ۟ اَکَفَرۡتُمۡ بَعۡدَ اِیۡمَانِکُمۡ فَذُوۡقُوا الۡعَذَابَ بِمَا کُنۡتُمۡ تَکۡفُرُوۡنَ
অনুবাদ: সেদিন কতক চেহারা সাদা হবে এবং কতক চেহারা হবে কালো। আর যাদের চেহারা কালো হবে (তাদেরকে বলা হবে) ‘তোমরা কি ঈমান আনার পর কুফরী করেছিলে? সুতরাং তোমরা আযাব আস্বাদন কর। কারণ তোমরা কুফরী করতে’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১০৬)

1 ১
اَلۡقَارِعَۃُ
অনুবাদ: মহাভীতিপ্রদ শব্দ।
(আল-কারিআ আয়াত: ১)

2 ২
لِّیَغۡفِرَ لَکَ اللّٰهُ مَا تَقَدَّمَ مِنۡ ذَنۡۢبِکَ وَ مَا تَاَخَّرَ وَ یُتِمَّ نِعۡمَتَهٗ عَلَیۡکَ وَ یَهۡدِیَکَ صِرَاطًا مُّسۡتَقِیۡمًا
অনুবাদ: যেন আল্লাহ তোমার পূর্বের ও পরের পাপ ক্ষমা করেন, তোমার উপর তাঁর নিআমত পূর্ণ করেন আর তোমাকে সরল পথের হিদায়াত দেন।
(আল-ফাতহ আয়াত: ২)

20 ২০
وَ اِنۡ اَرَدۡتُّمُ اسۡتِبۡدَالَ زَوۡجٍ مَّکَانَ زَوۡجٍ ۙ وَّ اٰتَیۡتُمۡ اِحۡدٰهُنَّ قِنۡطَارًا فَلَا تَاۡخُذُوۡا مِنۡهُ شَیۡئًا ؕ اَتَاۡخُذُوۡنَهٗ بُهۡتَانًا وَّ اِثۡمًا مُّبِیۡنًا
অনুবাদ: আর যদি তোমরা এক স্ত্রীর স্থলে অন্য স্ত্রীকে বদলাতে চাও আর তাদের কাউকে তোমরা প্রদান করেছ প্রচুর সম্পদ, তবে তোমরা তা থেকে কোন কিছু নিও না। তোমরা কি তা নেবে অপবাদ এবং প্রকাশ্য গুনাহের মাধ্যমে?
(আন-নিসা আয়াত: ২০)

5 ৫
اَمَّا مَنِ اسۡتَغۡنٰی
অনুবাদ: আর যে বেপরোয়া হয়েছে,
(আবাসা আয়াত: ৫)

128 ১২৮
لَقَدۡ جَآءَکُمۡ رَسُوۡلٌ مِّنۡ اَنۡفُسِکُمۡ عَزِیۡزٌ عَلَیۡهِ مَا عَنِتُّمۡ حَرِیۡصٌ عَلَیۡکُمۡ بِالۡمُؤۡمِنِیۡنَ رَءُوۡفٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয়ই তোমাদের নিজদের মধ্য থেকে তোমাদের নিকট একজন রাসূল এসেছেন, তা তার জন্য কষ্টদায়ক যা তোমাদেরকে পীড়া দেয়। তিনি তোমাদের কল্যাণকামী, মুমিনদের প্রতি স্নেহশীল, পরম দয়ালু।
(আত-তাওবা আয়াত: ১২৮)

1 ১
الٓـمّٓ
অনুবাদ: আলিফ-লাম-মীম।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ১)

24 ২৪
وَ هُدُوۡۤا اِلٰی الطَّیِّبِ مِنَ الۡقَوۡلِ ۚۖ وَ هُدُوۡۤا اِلَی صِرَاطِ الۡحَمِیۡدِ
অনুবাদ: তাদেরকে পবিত্র বাণীর দিকে পরিচালনা করা হয়েছিল এবং তাদেরকে মহা প্রশংসিত আল্লাহর পথ দেখানো হয়েছিল।
(আল-হজ্জ আয়াত: ২৪)

37 ৩৭
اِرۡجِعۡ اِلَیۡهِمۡ فَلَنَاۡتِیَنَّهُمۡ بِجُنُوۡدٍ لَّا قِبَلَ لَهُمۡ بِهَا وَ لَنُخۡرِجَنَّهُمۡ مِّنۡهَاۤ اَذِلَّۃً وَّ هُمۡ صٰغِرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা তাদের কাছে ফিরে যাও। তারপর আমি অবশ্যই তাদের কাছে এমন সৈন্যবাহিনী নিয়ে আসব যার মুকাবিলা করার শক্তি তাদের নেই। আর আমি অবশ্যই তাদেরকে সেখান থেকে লাঞ্ছিত অবস্থায় বের করে দেব আর তারা অপমানিত।’
(আন-নামাল আয়াত: ৩৭)

12 ১২
لِنَجۡعَلَهَا لَکُمۡ تَذۡکِرَۃً وَّ تَعِیَهَاۤ اُذُنٌ وَّاعِیَۃٌ
অনুবাদ: একে তোমাদের নিমিত্তে উপদেশ বানানোর জন্য এবং সংরক্ষণকারী কান তা সংরক্ষণ করার জন্য।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ১২)

30 ৩০
فَطَوَّعَتۡ لَهٗ نَفۡسُهٗ قَتۡلَ اَخِیۡهِ فَقَتَلَهٗ فَاَصۡبَحَ مِنَ الۡخٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তার নফস তাকে বশ করল তার ভাইকে হত্যা করতে। ফলে সে তাকে হত্যা করল এবং ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হল।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৩০)

6 ৬
اِنَّ نَاشِئَۃَ الَّیۡلِ هِیَ اَشَدُّ وَطۡاً وَّ اَقۡوَمُ قِیۡلًا ؕ
অনুবাদ: নিশ্চয় রাত-জাগরণ আত্মসংযমের জন্য অধিকতর প্রবল এবং স্পষ্ট বলার জন্য অধিকতর উপযোগী।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ৬)

11 ১১
اِلَّا مَنۡ ظَلَمَ ثُمَّ بَدَّلَ حُسۡنًۢا بَعۡدَ سُوۡٓءٍ فَاِنِّیۡ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: ‘তবে যে যুল্‌ম করে। তারপর অসৎকাজের পরিবর্তে সৎকাজ করে, তবে অবশ্যই আমি অধিক ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’।
(আন-নামাল আয়াত: ১১)

19 ১৯
فَتَبَسَّمَ ضَاحِکًا مِّنۡ قَوۡلِهَا وَ قَالَ رَبِّ اَوۡزِعۡنِیۡۤ اَنۡ اَشۡکُرَ نِعۡمَتَکَ الَّتِیۡۤ اَنۡعَمۡتَ عَلَیَّ وَ عَلٰی وَالِدَیَّ وَ اَنۡ اَعۡمَلَ صَالِحًا تَرۡضٰىهُ وَ اَدۡخِلۡنِیۡ بِرَحۡمَتِکَ فِیۡ عِبَادِکَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর সুলাইমান তার কথায় মুচকি হাসল এবং বলল, ‘হে আমার রব, তুমি আমার প্রতি ও আমার পিতা-মাতার প্রতি যে অনুগ্রহ করেছ তার জন্য আমাকে তোমার শুকরিয়া আদায় করার তাওফীক দাও। আর আমি যাতে এমন সৎকাজ করতে পারি যা তুমি পছন্দ কর। আর তোমার অনুগ্রহে তুমি আমাকে তোমার সৎকর্মপরায়ণ বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত কর’।
(আন-নামাল আয়াত: ১৯)

27 ২৭
وَ هُوَ الَّذِیۡ یَبۡدَؤُا الۡخَلۡقَ ثُمَّ یُعِیۡدُهٗ وَ هُوَ اَهۡوَنُ عَلَیۡهِ ؕ وَ لَهُ الۡمَثَلُ الۡاَعۡلٰی فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ۚ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: আর তিনিই সৃষ্টির সূচনা করেন তারপর তিনিই এর পুনরাবৃত্তি করবেন। আর এটা তো তাঁর জন্য অধিকতর সহজ। আসমান ও যমীনে সর্বোচ্চ মর্যাদা তাঁরই এবং তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আর-রুম আয়াত: ২৭)

58 ৫৮
قَالُوۡۤا اِنَّاۤ اُرۡسِلۡنَاۤ اِلٰی قَوۡمٍ مُّجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘নিশ্চয় আমরা প্রেরিত হয়েছি অপরাধী কওমের নিকট’।
(আল-হিজর আয়াত: ৫৮)

125 ১২৫
اِنِّیۡ لَکُمۡ رَسُوۡلٌ اَمِیۡنٌ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের জন্য একজন বিশ্বস্ত রাসূল’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১২৫)

51 ৫১
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ اُوۡتُوۡا نَصِیۡبًا مِّنَ الۡکِتٰبِ یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡجِبۡتِ وَ الطَّاغُوۡتِ وَ یَقُوۡلُوۡنَ لِلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا هٰۤؤُلَآءِ اَهۡدٰی مِنَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا سَبِیۡلًا
অনুবাদ: তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যাদেরকে কিতাবের এক অংশ দেয়া হয়েছে? তারা জিবত* ও তাগূতের প্রতি ঈমান আনে এবং কাফিরদেরকে বলে, এরা মুমিনদের তুলনায় অধিক সঠিক পথপ্রাপ্ত।
(আন-নিসা আয়াত: ৫১)

34 ৩৪
یَوۡمَ یَفِرُّ الۡمَرۡءُ مِنۡ اَخِیۡهِ
অনুবাদ: সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই থেকে,
(আবাসা আয়াত: ৩৪)

31 ৩১
وَ کَذٰلِکَ جَعَلۡنَا لِکُلِّ نَبِیٍّ عَدُوًّا مِّنَ الۡمُجۡرِمِیۡنَ ؕ وَ کَفٰی بِرَبِّکَ هَادِیًا وَّ نَصِیۡرًا
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি প্রত্যেক নবীর জন্য অপরাধীদের মধ্য থেকে শত্রু বানিয়েছি। আর পথপ্রদর্শক ও সাহায্যকারী হিসেবে তোমার রবই যথেষ্ট।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৩১)

73 ৭৩
وَ اِلٰی ثَمُوۡدَ اَخَاهُمۡ صٰلِحًا ۘ قَالَ یٰقَوۡمِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ اِلٰهٍ غَیۡرُهٗ ؕ قَدۡ جَآءَتۡکُمۡ بَیِّنَۃٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ ؕ هٰذِهٖ نَاقَۃُ اللّٰهِ لَکُمۡ اٰیَۃً فَذَرُوۡهَا تَاۡکُلۡ فِیۡۤ اَرۡضِ اللّٰهِ وَ لَا تَمَسُّوۡهَا بِسُوۡٓءٍ فَیَاۡخُذَکُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর সামূদের নিকট (প্রেরণ করেছি) তাদের ভাই সালিহকে। সে বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর। তিনি ছাড়া তোমাদের কোন (সত্য) ইলাহ নেই। নিশ্চয় তোমাদের নিকট তোমাদের রবের পক্ষ থেকে স্পষ্ট প্রমাণ এসেছে। এটি আল্লাহর উষ্ট্রী, তোমাদের জন্য নিদর্শনস্বরূপ। সুতরাং তোমরা তাকে ছেড়ে দাও, সে আল্লাহর যমীনে আহার করুক। আর তোমরা তাকে মন্দ দ্বারা স্পর্শ করো না। তাহলে তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব পাকড়াও করবে’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৭৩)

22 ২২
لَا تَجۡعَلۡ مَعَ اللّٰهِ اِلٰـهًا اٰخَرَ فَتَقۡعُدَ مَذۡمُوۡمًا مَّخۡذُوۡلًا
অনুবাদ: আল্লাহর সাথে অপর কোন ইলাহ নির্ধারণ করো না। তাহলে তুমি নিন্দিত ও লাঞ্ছিত হয়ে বসে পড়বে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ২২)

83 ৮৩
قَالَ بَلۡ سَوَّلَتۡ لَکُمۡ اَنۡفُسُکُمۡ اَمۡرًا ؕ فَصَبۡرٌ جَمِیۡلٌ ؕ عَسَی اللّٰهُ اَنۡ یَّاۡتِـیَنِیۡ بِهِمۡ جَمِیۡعًا ؕ اِنَّهٗ هُوَ الۡعَلِیۡمُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: সে বলল, ‘বরং তোমাদের নাফ্স তোমাদের জন্য একটি গল্প সাজিয়েছে, সুতরাং (আমার করণীয় হচ্ছে) সুন্দর ধৈর্য। আশা করি, আল্লাহ তাদের সকলকে আমার কাছে ফিরিয়ে আনবেন, নিশ্চয়ই তিনি সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়’।
(ইউসুফ আয়াত: ৮৩)

153 ১৫৩
اِذۡ تُصۡعِدُوۡنَ وَ لَا تَلۡوٗنَ عَلٰۤی اَحَدٍ وَّ الرَّسُوۡلُ یَدۡعُوۡکُمۡ فِیۡۤ اُخۡرٰىکُمۡ فَاَثَابَکُمۡ غَمًّۢا بِغَمٍّ لِّکَیۡلَا تَحۡزَنُوۡا عَلٰی مَا فَاتَکُمۡ وَ لَا مَاۤ اَصَابَکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ خَبِیۡرٌۢ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: স্মরণ কর, যখন তোমরা উপরে উঠছিলে এবং কারো দিকে ফিরে দেখছিলে না, আর রাসূল তোমাদেরকে ডাকছিল তোমাদের পেছন থেকে। ফলে তিনি তোমাদেরকে দুশ্চিন্তার পর দুশ্চিন্তা দিয়েছিলেন, যাতে তোমাদের যা হারিয়ে গিয়েছে এবং তোমাদের উপর যা আপতিত হয়েছে তার জন্য দুঃখ না কর। আর তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবগত।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৫৩)

108 ১০৮
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ طَبَعَ اللّٰهُ عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ وَ سَمۡعِهِمۡ وَ اَبۡصَارِهِمۡ ۚ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡغٰفِلُوۡنَ
অনুবাদ: এরাই তারা, যাদের অন্তরসমূহ, শ্রবণসমূহ ও দৃষ্টিসমূহের উপর আল্লাহ মোহর করে দিয়েছেন এবং তারাই হচ্ছে গাফেল।
(আন-নাহাল আয়াত: ১০৮)

36 ৩৬
اَیَحۡسَبُ الۡاِنۡسَانُ اَنۡ یُّتۡرَکَ سُدًی
অনুবাদ: মানুষ কি মনে করে যে, তাকে এমনি ছেড়ে দেয়া হবে?
(আল-ক্বিয়ামাহ আয়াত: ৩৬)

4 ৪
ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ شَآقُّوا اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ ۚ وَ مَنۡ یُّشَآقِّ اللّٰهَ فَاِنَّ اللّٰهَ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ
অনুবাদ: এটি এ জন্য যে, তারা সত্যিই আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করেছিল। আর যে আল্লাহর বিরুদ্ধাচরণ করে, তবে নিশ্চয় আল্লাহ আযাব প্রদানে কঠোর।
(আল-হাশর আয়াত: ৪)

10 ১০
وَ هَدَیۡنٰهُ النَّجۡدَیۡنِ
অনুবাদ: আর আমি তাকে দু’টি পথ প্রদর্শন করেছি।
(আল-বালাদ আয়াত: ১০)

38 ৩৮
اَمۡ لَهُمۡ سُلَّمٌ یَّسۡتَمِعُوۡنَ فِیۡهِ ۚ فَلۡیَاۡتِ مُسۡتَمِعُهُمۡ بِسُلۡطٰنٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: নাকি তাদের আছে সিঁড়ি, যাতে চড়ে তারা (ঊর্ধ্বলোকের কথা) শুনতে পায়; তাদের শ্রোতা স্পষ্ট প্রমাণ নিয়ে আসুক না?
(আত-তূর আয়াত: ৩৮)

44 ৪৪
اَمۡ تَحۡسَبُ اَنَّ اَکۡثَرَهُمۡ یَسۡمَعُوۡنَ اَوۡ یَعۡقِلُوۡنَ ؕ اِنۡ هُمۡ اِلَّا کَالۡاَنۡعَامِ بَلۡ هُمۡ اَضَلُّ سَبِیۡلًا
অনুবাদ: তুমি কি মনে কর যে, তাদের অধিকাংশ লোক শোনে অথবা বুঝে? তারা কেবল পশুদের মতো; বরং তারা আরো অধিক পথভ্রষ্ট।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৪৪)

35 ৩৫
قَالَ رَبِّ اغۡفِرۡ لِیۡ وَ هَبۡ لِیۡ مُلۡکًا لَّا یَنۡۢبَغِیۡ لِاَحَدٍ مِّنۡۢ بَعۡدِیۡ ۚ اِنَّکَ اَنۡتَ الۡوَهَّابُ
অনুবাদ: সুলাইমান বলল, ‘হে আমার রব, আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমাকে এমন এক রাজত্ব দান করুন যা আমার পর আর কারও জন্যই প্রযোজ্য হবে না। নিশ্চয়ই আপনি বড়ই দানশীল।
(সোয়াদ আয়াত: ৩৫)

31 ৩১
قَالَ فَاۡتِ بِهٖۤ اِنۡ کُنۡتَ مِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: ফির‘আউন বলল, ‘তুমি সত্যবাদী হয়ে থাকলে তা নিয়ে এসো’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৩১)

66 ৬৬
لَا تَعۡتَذِرُوۡا قَدۡ کَفَرۡتُمۡ بَعۡدَ اِیۡمَانِکُمۡ ؕ اِنۡ نَّعۡفُ عَنۡ طَآئِفَۃٍ مِّنۡکُمۡ نُعَذِّبۡ طَآئِفَۃًۢ بِاَنَّهُمۡ کَانُوۡا مُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: তোমরা ওযর পেশ করো না। তোমরা তোমাদের ঈমানের পর অবশ্যই কুফরী করেছ। যদি আমি তোমাদের থেকে একটি দলকে ক্ষমা করে দেই, তবে অপর দলকে আযাব দেব। কারণ, তারা হচ্ছে অপরাধী।
(আত-তাওবা আয়াত: ৬৬)

150 ১৫০
اَمۡ خَلَقۡنَا الۡمَلٰٓئِکَۃَ اِنَاثًا وَّ هُمۡ شٰهِدُوۡنَ
অনুবাদ: অথবা আমি কি ফেরেশতাদেরকে নারীরূপে সৃষ্টি করেছিলাম আর তারা তা প্রত্যক্ষ করছিল?
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৫০)

25 ২৫
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ২৫)

52 ৫২
وَ کَذٰلِکَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ رُوۡحًا مِّنۡ اَمۡرِنَا ؕ مَا کُنۡتَ تَدۡرِیۡ مَا الۡکِتٰبُ وَ لَا الۡاِیۡمَانُ وَ لٰکِنۡ جَعَلۡنٰهُ نُوۡرًا نَّهۡدِیۡ بِهٖ مَنۡ نَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِنَا ؕ وَ اِنَّکَ لَتَهۡدِیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: অনুরূপভাবে (উপরোক্ত তিনটি পদ্ধতিতে) আমি তোমার কাছে আমার নির্দেশ থেকে ‘রূহ’কে ওহী যোগে প্রেরণ করেছি। তুমি জানতে না কিতাব কী এবং ঈমান কী? কিন্তু আমি একে আলো বানিয়েছি, যার মাধ্যমে আমি আমার বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা হিদায়াত দান করি। আর নিশ্চয় তুমি সরল পথের দিক নির্দেশনা দাও।
(আশ-শূরা আয়াত: ৫২)

19 ১৯
اِسۡتَحۡوَذَ عَلَیۡهِمُ الشَّیۡطٰنُ فَاَنۡسٰهُمۡ ذِکۡرَ اللّٰهِ ؕ اُولٰٓئِکَ حِزۡبُ الشَّیۡطٰنِ ؕ اَلَاۤ اِنَّ حِزۡبَ الشَّیۡطٰنِ هُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ
অনুবাদ: শয়তান এদের ওপর চেপে বসেছে এবং তাদেরকে আল্লাহর যিকির ভুলিয়ে দিয়েছে। এরাই শয়তানের দল। জেনে রাখ, নিশ্চয় শয়তানের দল ক্ষতিগ্রস্ত।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ১৯)

9 ৯
کِتٰبٌ مَّرۡقُوۡمٌ
অনুবাদ: লিখিত কিতাব।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৯)

14 ১৪
اِنۡ کُلٌّ اِلَّا کَذَّبَ الرُّسُلَ فَحَقَّ عِقَابِ
অনুবাদ: প্রত্যেকেই তো রাসূলদেরকে অস্বীকার করেছিল। ফলে আমার আযাব অবধারিত হয়েছিল।
(সোয়াদ আয়াত: ১৪)

73 ৭৩
وَ لَئِنۡ اَصَابَکُمۡ فَضۡلٌ مِّنَ اللّٰهِ لَیَقُوۡلَنَّ کَاَنۡ لَّمۡ تَکُنۡۢ بَیۡنَکُمۡ وَ بَیۡنَهٗ مَوَدَّۃٌ یّٰلَیۡتَنِیۡ کُنۡتُ مَعَهُمۡ فَاَفُوۡزَ فَوۡزًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: আর তোমাদের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে কোন অনুগ্রহ এসে পৌঁছলে অবশ্যই সে বলবে যেন তোমাদের ও তার মধ্যে কোন হৃদ্যতা ছিল না, ‘হায়! যদি আমি তাদের সাথে থাকতাম, তাহলে আমি মহাসফলতা অর্জন করতাম।
(আন-নিসা আয়াত: ৭৩)

79 ৭৯
مَاۤ اَصَابَکَ مِنۡ حَسَنَۃٍ فَمِنَ اللّٰهِ ۫ وَ مَاۤ اَصَابَکَ مِنۡ سَیِّئَۃٍ فَمِنۡ نَّفۡسِکَ ؕ وَ اَرۡسَلۡنٰکَ لِلنَّاسِ رَسُوۡلًا ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ شَهِیۡدًا
অনুবাদ: তোমার কাছে যে কল্যাণ পৌঁছে তা আল্লাহর পক্ষ থেকে, আর যে অকল্যাণ তোমার কাছে পৌঁছে তা তোমার নিজের পক্ষ থেকে। আর আমি তোমাকে মানুষের জন্য রাসূলরূপে প্রেরণ করেছি এবং সাক্ষী হিসেবে আল্লাহ যথেষ্ট।
(আন-নিসা আয়াত: ৭৯)

3 ৩
النَّجۡمُ الثَّاقِبُ
অনুবাদ: উজ্জ্বল নক্ষত্র।
(আত-তারিক আয়াত: ৩)

69 ৬৯
وَ اتَّقُوا اللّٰهَ وَ لَا تُخۡزُوۡنِ
অনুবাদ: ‘তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং আমাকে লাঞ্ছিত করো না’।
(আল-হিজর আয়াত: ৬৯)

127 ১২৭
لَهُمۡ دَارُ السَّلٰمِ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ وَ هُوَ وَلِیُّهُمۡ بِمَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের জন্য তাদের রবের নিকট রয়েছে শান্তির আবাস এবং তারা যে আমল করত, তার কারণে তিনি তাদের অভিভাবক।
(আল-আনআম আয়াত: ১২৭)

29 ২৯
هٰذَا کِتٰبُنَا یَنۡطِقُ عَلَیۡکُمۡ بِالۡحَقِّ ؕ اِنَّا کُنَّا نَسۡتَنۡسِخُ مَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘এটি আমার লেখনী, যা তোমাদের ব্যাপারে সত্য সহকারে কথা বলবে; নিশ্চয় তোমরা যা করতে আমি তা লিখে রাখতাম’।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ২৯)

78 ৭৮
فَاَتۡبَعَهُمۡ فِرۡعَوۡنُ بِجُنُوۡدِهٖ فَغَشِیَهُمۡ مِّنَ الۡیَمِّ مَا غَشِیَهُمۡ
অনুবাদ: তারপর ফির‘আউন তার সেনাবাহিনী সহ তাদের পিছু নিল। অতঃপর সমুদ্র তাদেরকে সম্পূর্ণরূপে নিমজ্জিত করল।
(ত্ব-হা আয়াত: ৭৮)

110 ১১০
وَ نُقَلِّبُ اَفۡـِٕدَتَهُمۡ وَ اَبۡصَارَهُمۡ کَمَا لَمۡ یُؤۡمِنُوۡا بِهٖۤ اَوَّلَ مَرَّۃٍ وَّ نَذَرُهُمۡ فِیۡ طُغۡیَانِهِمۡ یَعۡمَهُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদের অন্তর ও দৃষ্টিসমূহ পালটে দেব যেমন তারা কুরআনের প্রতি প্রথমবার ঈমান আনেনি এবং আমি তাদেরকে তাদের অবাধ্যতায় ঘুরপাক খাওয়া অবস্থায় ছেড়ে দেব।
(আল-আনআম আয়াত: ১১০)

109 ১০৯
وَ اَقۡسَمُوۡا بِاللّٰهِ جَهۡدَ اَیۡمَانِهِمۡ لَئِنۡ جَآءَتۡهُمۡ اٰیَۃٌ لَّیُؤۡمِنُنَّ بِهَا ؕ قُلۡ اِنَّمَا الۡاٰیٰتُ عِنۡدَ اللّٰهِ وَ مَا یُشۡعِرُکُمۡ ۙ اَنَّهَاۤ اِذَا جَآءَتۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহর নামে কঠিন কসম করেছে, যদি তাদের কাছে কোন নিদর্শন আসে, তবে তারা অবশ্যই তার প্রতি ঈমান আনবে। বল, ‘সমস্ত নিদর্শন তো কেবল আল্লাহর কাছে। আর কিসে তোমাদের উপলব্ধি ঘটাবে যে, যখন তা এসে যাবে, তারা ঈমান আনবে না?
(আল-আনআম আয়াত: ১০৯)

52 ৫২
وَّ قَالُوۡۤا اٰمَنَّا بِهٖ ۚ وَ اَنّٰی لَهُمُ التَّنَاوُشُ مِنۡ مَّکَانٍۭ بَعِیۡدٍ
অনুবাদ: আর তারা বলবে, ‘আমরা তাতে ঈমান আনলাম’। কিন্তু দূরবর্তী স্থান থেকে তারা কিভাবে ঈমানের নাগাল পাবে?
(সাবা আয়াত: ৫২)

25 ২৫
قَالَ رَبِّ اِنِّیۡ لَاۤ اَمۡلِکُ اِلَّا نَفۡسِیۡ وَ اَخِیۡ فَافۡرُقۡ بَیۡنَنَا وَ بَیۡنَ الۡقَوۡمِ الۡفٰسِقِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, আমি আমার ও আমার ভাই ছাড়া কারো উপরে অধিকার রাখি না। সুতরাং আপনি আমাদের ও ফাসিক কওমের মধ্যে বিচ্ছেদ করে দিন।
(আল-মায়েদা আয়াত: ২৫)

77 ৭৭
وَ لَمَّا جَآءَتۡ رُسُلُنَا لُوۡطًا سِیۡٓءَ بِهِمۡ وَ ضَاقَ بِهِمۡ ذَرۡعًا وَّ قَالَ هٰذَا یَوۡمٌ عَصِیۡبٌ
অনুবাদ: আর যখন লূতের কাছে আমার ফেরেশতা আসল, তখন তাদের (আগমনের) কারণে তার অস্বস্তিবোধ হল এবং তার অন্তর খুব সঙ্কুচিত হয়ে গেল। আর সে বলল, ‘এ তো কঠিন দিন’।
(হূদ আয়াত: ৭৭)

108 ১০৮
یَّسۡتَخۡفُوۡنَ مِنَ النَّاسِ وَ لَا یَسۡتَخۡفُوۡنَ مِنَ اللّٰهِ وَ هُوَ مَعَهُمۡ اِذۡ یُبَیِّتُوۡنَ مَا لَا یَرۡضٰی مِنَ الۡقَوۡلِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ بِمَا یَعۡمَلُوۡنَ مُحِیۡطًا
অনুবাদ: তারা মানুষের কাছ থেকে লুকাতে চায়, আর আল্লাহর কাছ থেকে লুকাতে চায় না। অথচ তিনি তাদের সাথেই থাকেন যখন তারা রাতে এমন কথার পরিকল্পনা করে যা তিনি পছন্দ করেন না। আর আল্লাহ তারা যা করে তা পরিবেষ্টন করে আছেন।
(আন-নিসা আয়াত: ১০৮)

52 ৫২
وَ عِنۡدَهُمۡ قٰصِرٰتُ الطَّرۡفِ اَتۡرَابٌ
অনুবাদ: আর তাদের নিকটে থাকবে আনতনয়না সমবয়সীরা।
(সোয়াদ আয়াত: ৫২)

8 ৮
وَ وَصَّیۡنَا الۡاِنۡسَانَ بِوَالِدَیۡهِ حُسۡنًا ؕ وَ اِنۡ جَاهَدٰکَ لِتُشۡرِکَ بِیۡ مَا لَیۡسَ لَکَ بِهٖ عِلۡمٌ فَلَا تُطِعۡهُمَا ؕ اِلَیَّ مَرۡجِعُکُمۡ فَاُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি মানুষকে নির্দেশ দিয়েছি তার পিতা-মাতার সাথে সদাচরণ করতে। তবে যদি তারা তোমার উপর প্রচেষ্টা চালায় আমার সাথে এমন কিছুকে শরীক করতে যার সম্পর্কে তোমার কোন জ্ঞান নেই, তাহলে তুমি তাদের আনুগত্য করবে না। আমার দিকেই তোমাদের প্রত্যাবর্তন। অতঃপর তোমরা যা করতে আমি তা তোমাদেরকে জানিয়ে দেব।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৮)

6 ৬
وَّ اِنَّ الدِّیۡنَ لَوَاقِعٌ ؕ
অনুবাদ: নিশ্চয় প্রতিদান অবশ্যম্ভাবী।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৬)

20 ২০
وَ یَقُوۡلُوۡنَ لَوۡ لَاۤ اُنۡزِلَ عَلَیۡهِ اٰیَۃٌ مِّنۡ رَّبِّهٖ ۚ فَقُلۡ اِنَّمَا الۡغَیۡبُ لِلّٰهِ فَانۡتَظِرُوۡا ۚ اِنِّیۡ مَعَکُمۡ مِّنَ الۡمُنۡتَظِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘তাঁর রবের পক্ষ থেকে তার উপর কোন নিদর্শন কেন নাযিল করা হয় না’? বল, ‘গায়েবের জ্ঞান তো কেবল আল্লাহরই। অতএব তোমরা অপেক্ষা কর, আমিও তোমাদের সাথে অপেক্ষায় রয়েছি’।
(ইউনুস আয়াত: ২০)

66 ৬৬
وَ لَوۡ اَنَّهُمۡ اَقَامُوا التَّوۡرٰىۃَ وَ الۡاِنۡجِیۡلَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡهِمۡ مِّنۡ رَّبِّهِمۡ لَاَکَلُوۡا مِنۡ فَوۡقِهِمۡ وَ مِنۡ تَحۡتِ اَرۡجُلِهِمۡ ؕ مِنۡهُمۡ اُمَّۃٌ مُّقۡتَصِدَۃٌ ؕ وَ کَثِیۡرٌ مِّنۡهُمۡ سَآءَ مَا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তারা তাওরাত, ইনজীল ও তাদের নিকট তাদের রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা কায়েম করত, তবে অবশ্যই তারা আহার করত তাদের উপর থেকে এবং তাদের পদতল থেকে। তাদের মধ্য থেকে সঠিক পথের অনুসারী একটি দল রয়েছে এবং তাদের অনেকেই যা করছে, তা কতইনা মন্দ!
(আল-মায়েদা আয়াত: ৬৬)

59 ৫৯
فَاِنَّ لِلَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا ذَنُوۡبًا مِّثۡلَ ذَنُوۡبِ اَصۡحٰبِهِمۡ فَلَا یَسۡتَعۡجِلُوۡنِ
অনুবাদ: যারা যুলম করেছে তাদের জন্য রয়েছে তাদের সমমনাদের অনুরূপ আযাব; সুতরাং তারা যেন আমার কাছে (আযাবের) তাড়াহুড়া না করে।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৫৯)

13 ১৩
مَا لَکُمۡ لَا تَرۡجُوۡنَ لِلّٰهِ وَقَارًا
অনুবাদ: ‘তোমাদের কী হল, তোমরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্বের পরোয়া করছ না’?
(নূহ আয়াত: ১৩)

24 ২৪
قُلۡ مَنۡ یَّرۡزُقُکُمۡ مِّنَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ قُلِ اللّٰهُ ۙ وَ اِنَّاۤ اَوۡ اِیَّاکُمۡ لَعَلٰی هُدًی اَوۡ فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: বল, ‘আসমানসমূহ ও যমীন থেকে কে তোমাদেরকে রিয্ক দেন? বল, ‘আল্লাহ’, আর নিশ্চয় আমরা অথবা তোমরা সৎপথে প্রতিষ্ঠিত অথবা স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে পতিত’।
(সাবা আয়াত: ২৪)

81 ৮১
وَ الَّذِیۡ یُمِیۡتُنِیۡ ثُمَّ یُحۡیِیۡنِ
অনুবাদ: ‘আর যিনি আমার মৃত্যু ঘটাবেন তারপর আমাকে জীবিত করবেন’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৮১)

14 ১৪
وَ دَانِیَۃً عَلَیۡهِمۡ ظِلٰلُهَا وَ ذُلِّلَتۡ قُطُوۡفُهَا تَذۡلِیۡلًا
অনুবাদ: তাদের উপর সন্নিহিত থাকবে উদ্যানের ছায়া এবং তার ফলমূলের থোকাসমূহ তাদের সম্পূর্ণ আয়ত্তাধীন করা হবে।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ১৪)

19 ১৯
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا یَحِلُّ لَکُمۡ اَنۡ تَرِثُوا النِّسَآءَ کَرۡهًا ؕ وَ لَا تَعۡضُلُوۡهُنَّ لِتَذۡهَبُوۡا بِبَعۡضِ مَاۤ اٰتَیۡتُمُوۡهُنَّ اِلَّاۤ اَنۡ یَّاۡتِیۡنَ بِفَاحِشَۃٍ مُّبَیِّنَۃٍ ۚ وَ عَاشِرُوۡهُنَّ بِالۡمَعۡرُوۡفِ ۚ فَاِنۡ کَرِهۡتُمُوۡهُنَّ فَعَسٰۤی اَنۡ تَکۡرَهُوۡا شَیۡئًا وَّ یَجۡعَلَ اللّٰهُ فِیۡهِ خَیۡرًا کَثِیۡرًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমাদের জন্য হালাল নয় যে, তোমরা জোর করে নারীদের ওয়ারিছ হবে। আর তোমরা তাদেরকে আবদ্ধ করে রেখো না, তাদেরকে যা দিয়েছ তা থেকে তোমরা কিছু নিয়ে নেয়ার জন্য, তবে যদি তারা প্রকাশ্য অশ্লীলতায় লিপ্ত হয়। আর তোমরা তাদের সাথে সদ্ভাবে বসবাস কর। আর যদি তোমরা তাদেরকে অপছন্দ কর, তবে এমনও হতে পারে যে, তোমরা কোন কিছুকে অপছন্দ করছ আর আল্লাহ তাতে অনেক কল্যাণ রাখবেন।
(আন-নিসা আয়াত: ১৯)

63 ৬৩
قَالَ بَلۡ فَعَلَهٗ ٭ۖ کَبِیۡرُهُمۡ هٰذَا فَسۡـَٔلُوۡهُمۡ اِنۡ کَانُوۡا یَنۡطِقُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘বরং তাদের এ বড়টিই একাজ করেছে। তাই এদেরকেই জিজ্ঞাসা কর, যদি এরা কথা বলতে পারে’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৬৩)

12 ১২
اَفَتُمٰرُوۡنَهٗ عَلٰی مَا یَرٰی
অনুবাদ: সে যা দেখেছে, সে সম্পর্কে তোমরা কি তার সাথে বিতর্ক করবে?
(আন-নাজম আয়াত: ১২)

70 ৭০
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ قُلۡ لِّمَنۡ فِیۡۤ اَیۡدِیۡکُمۡ مِّنَ الۡاَسۡرٰۤی ۙ اِنۡ یَّعۡلَمِ اللّٰهُ فِیۡ قُلُوۡبِکُمۡ خَیۡرًا یُّؤۡتِکُمۡ خَیۡرًا مِّمَّاۤ اُخِذَ مِنۡکُمۡ وَ یَغۡفِرۡ لَکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: হে নবী, তোমাদের হাতে যে সব যুদ্ধবন্দি আছে, তাদেরকে বল, ‘যদি আল্লাহ তোমাদের অন্তরসমূহে কোন কল্যাণ আছে বলে জানেন, তাহলে তোমাদের থেকে যা নেয়া হয়েছে, তার চেয়ে উত্তম কিছু দেবেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করবেন, আর আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’।
(আল-আনফাল আয়াত: ৭০)

28 ২৮
وَ قَالَ رَجُلٌ مُّؤۡمِنٌ ٭ۖ مِّنۡ اٰلِ فِرۡعَوۡنَ یَکۡتُمُ اِیۡمَانَهٗۤ اَتَقۡتُلُوۡنَ رَجُلًا اَنۡ یَّقُوۡلَ رَبِّیَ اللّٰهُ وَ قَدۡ جَآءَکُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ مِنۡ رَّبِّکُمۡ ؕ وَ اِنۡ یَّکُ کَاذِبًا فَعَلَیۡهِ کَذِبُهٗ ۚ وَ اِنۡ یَّکُ صَادِقًا یُّصِبۡکُمۡ بَعۡضُ الَّذِیۡ یَعِدُکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِیۡ مَنۡ هُوَ مُسۡرِفٌ کَذَّابٌ
অনুবাদ: ‘আর ফির‘আউন বংশের এক মুমিন ব্যক্তি যে তার ঈমান গোপন রাখছিল সে বলল, ‘তোমরা কি একটি লোককে কেবল এ কারণে হত্যা করবে যে সে বলে, ‘আমার রব আল্লাহ’ অথচ সে তোমাদের রবের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট প্রমাণ নিয়ে তোমাদের কাছে এসেছে? সে যদি মিথ্যাবাদী হয় তবে তার উপরই বর্তাবে তার মিথ্যা; আর সে যদি সত্যবাদী হয় তবে যে বিষয়ে সে তোমাদেরকে ওয়াদা দিচ্ছে তার কিছু তোমাদের উপর আপতিত হবে। নিশ্চয় আল্লাহ তাকে হিদায়াত দেন না, যে সীমালংঘনকারী, মিথ্যাবাদী’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ২৮)

12 ১২
یَوۡمَ تَرَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ الۡمُؤۡمِنٰتِ یَسۡعٰی نُوۡرُهُمۡ بَیۡنَ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ بِاَیۡمَانِهِمۡ بُشۡرٰىکُمُ الۡیَوۡمَ جَنّٰتٌ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ ذٰلِکَ هُوَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: সেদিন তুমি মুমিন পুরুষদের ও মুমিন নারীদের দেখতে পাবে যে, তাদের সামনে ও তাদের ডান পার্শ্বে তাদের নূর ছুটতে থাকবে। (বলা হবে) ‘আজ তোমাদের সুসংবাদ হল জান্নাত, যার তলদেশ দিয়ে নদীসমূহ প্রবাহিত, তথায় তোমরা স্থায়ী হবে। এটাই হল মহাসাফল্য।
(আল-হাদীদ আয়াত: ১২)

15 ১৫
اَللّٰهُ یَسۡتَهۡزِئُ بِهِمۡ وَ یَمُدُّهُمۡ فِیۡ طُغۡیَانِهِمۡ یَعۡمَهُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ তাদের প্রতি উপহাস করেন এবং তাদেরকে তাদের অবাধ্যতায় বিভ্রান্ত হয়ে ঘোরার অবকাশ দেন।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৫)

67 ৬৭
هُوَ الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمُ الَّیۡلَ لِتَسۡکُنُوۡا فِیۡهِ وَ النَّهَارَ مُبۡصِرًا ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یَّسۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: তিনিই সে সত্তা, যিনি তোমাদের জন্য রাতকে সৃষ্টি করেছেন, যেন তোমরা তাতে বিশ্রাম নাও এবং দিনকে করেছেন আলোকময়। নিশ্চয় এতে রয়েছে নিদর্শনাবলি এমন কওমের জন্য যারা শুনে।
(ইউনুস আয়াত: ৬৭)

4 ৪
وَ الَّذِیۡنَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِکَ ۚ وَ بِالۡاٰخِرَۃِ هُمۡ یُوۡقِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান আনে তাতে, যা তোমার প্রতি নাযিল করা হয়েছে এবং যা তোমার পূর্বে নাযিল করা হয়েছে। আর আখিরাতের প্রতি তারা ইয়াকীন রাখে।
(আল-বাকারা আয়াত: ৪)

1 ১
یُسَبِّحُ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ۚ لَهُ الۡمُلۡکُ وَ لَهُ الۡحَمۡدُ ۫ وَ هُوَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: যা কিছু রয়েছে আসমানসমূহে এবং যা কিছু রয়েছে যমীনে, সবই আল্লাহর জন্য পবিত্রতা ঘোষণা করে। বাদশাহী তাঁরই এবং প্রশংসা তাঁরই। তিনি সর্ব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ১)

17 ১৭
اَوَ اٰبَآؤُنَا الۡاَوَّلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমাদের পূর্ববর্তী পিতৃপুরুষগণও’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৭)

18 ১৮
قَالَ اخۡرُجۡ مِنۡهَا مَذۡءُوۡمًا مَّدۡحُوۡرًا ؕ لَمَنۡ تَبِعَکَ مِنۡهُمۡ لَاَمۡلَـَٔنَّ جَهَنَّمَ مِنۡکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘তুমি এখান থেকে বের হও লাঞ্ছিত বিতাড়িত অবস্থায়। অবশ্যই তাদের মধ্য থেকে যে তোমার অনুসরণ করবে, আমি তোমাদের সবাইকে দিয়ে জাহান্নাম ভরে দেবই’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৮)

79 ৭৯
فَخَرَجَ عَلٰی قَوۡمِهٖ فِیۡ زِیۡنَتِهٖ ؕ قَالَ الَّذِیۡنَ یُرِیۡدُوۡنَ الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا یٰلَیۡتَ لَنَا مِثۡلَ مَاۤ اُوۡتِیَ قَارُوۡنُ ۙ اِنَّهٗ لَذُوۡ حَظٍّ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: অতঃপর সে তার কওমের সামনে জাঁকজমকের সাথে বের হল। যারা দুনিয়ার জীবন চাইত তারা বলল, ‘আহা! কারূনকে যেমন দেয়া হয়েছে আমাদেরও যদি তেমন থাকত! নিশ্চয় সে বিরাট সম্পদশালী।’
(আল-কাসাস আয়াত: ৭৯)

33 ৩৩
وَّکَوَاعِبَ اَتۡرَابًا
অনুবাদ: আর সমবয়স্কা উদ্‌ভিন্ন যৌবনা তরুণী।
(আন-নাবা আয়াত: ৩৩)

55 ৫৫
اَیَحۡسَبُوۡنَ اَنَّمَا نُمِدُّهُمۡ بِهٖ مِنۡ مَّالٍ وَّ بَنِیۡنَ
অনুবাদ: তারা কি মনে করছে যে, ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি থেকে যা আমি তাদেরকে দেই।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৫৫)

134 ১৩৪
اِذۡ نَجَّیۡنٰهُ وَ اَهۡلَهٗۤ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: যখন আমি তাকে ও তার পরিবার পরিজন সকলকে নাজাত দিয়েছিলাম-
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৩৪)

41 ৪১
وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّمَا غَنِمۡتُمۡ مِّنۡ شَیۡءٍ فَاَنَّ لِلّٰهِ خُمُسَهٗ وَ لِلرَّسُوۡلِ وَ لِذِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡیَتٰمٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنِ وَ ابۡنِ السَّبِیۡلِ ۙ اِنۡ کُنۡتُمۡ اٰمَنۡتُمۡ بِاللّٰهِ وَ مَاۤ اَنۡزَلۡنَا عَلٰی عَبۡدِنَا یَوۡمَ الۡفُرۡقَانِ یَوۡمَ الۡتَقَی الۡجَمۡعٰنِ ؕ وَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আর তোমরা জেনে রাখ, তোমরা যা কিছু গনীমতরূপে পেয়েছ, নিশ্চয় আল্লাহর জন্যই তার এক পঞ্চমাংশ ও রাসূলের জন্য, নিকট আত্মীয়, ইয়াতীম, মিসকীন ও মুসাফিরের জন্য, যদি তোমরা ঈমান এনে থাক আল্লাহর প্রতি এবং হক ও বাতিলের ফয়সালার দিন আমি আমার বান্দার উপর যা নাযিল করেছি তার প্রতি, যেদিন* দু’টি দল মুখোমুখি হয়েছে, আর আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-আনফাল আয়াত: ৪১)

103 ১০৩
وَ اعۡتَصِمُوۡا بِحَبۡلِ اللّٰهِ جَمِیۡعًا وَّ لَا تَفَرَّقُوۡا ۪ وَ اذۡکُرُوۡا نِعۡمَتَ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ اِذۡ کُنۡتُمۡ اَعۡدَآءً فَاَلَّفَ بَیۡنَ قُلُوۡبِکُمۡ فَاَصۡبَحۡتُمۡ بِنِعۡمَتِهٖۤ اِخۡوَانًا ۚ وَ کُنۡتُمۡ عَلٰی شَفَا حُفۡرَۃٍ مِّنَ النَّارِ فَاَنۡقَذَکُمۡ مِّنۡهَا ؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمۡ اٰیٰتِهٖ لَعَلَّکُمۡ تَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং বিভক্ত হয়ো না। আর তোমরা তোমাদের উপর আল্লাহর নিয়ামতকে স্মরণ কর, যখন তোমরা পরস্পরে শত্রু ছিলে। তারপর আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ভালবাসার সঞ্চার করেছেন। অতঃপর তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই-ভাই হয়ে গেল। আর তোমরা ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, অতঃপর তিনি তোমাদেরকে তা থেকে রক্ষা করেছেন। এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বয়ান করেন, যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১০৩)

36 ৩৬
جَزَآءً مِّنۡ رَّبِّکَ عَطَآءً حِسَابًا
অনুবাদ: তোমার রবের পক্ষ থেকে প্রতিফল, যথোচিত দানস্বরূপ।
(আন-নাবা আয়াত: ৩৬)

40 ৪০
وَ لَقَدۡ یَسَّرۡنَا الۡقُرۡاٰنَ لِلذِّکۡرِ فَهَلۡ مِنۡ مُّدَّکِرٍ
অনুবাদ: আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?
(আল-কামার আয়াত: ৪০)

47 ৪৭
یٰبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ اذۡکُرُوۡا نِعۡمَتِیَ الَّتِیۡۤ اَنۡعَمۡتُ عَلَیۡکُمۡ وَ اَنِّیۡ فَضَّلۡتُکُمۡ عَلَی الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: হে বনী ইসরাঈল, তোমরা আমার নিআমতকে স্মরণ কর, যে নিআমত আমি তোমাদেরকে দিয়েছি এবং নিশ্চয় আমি তোমাদেরকে বিশ্ববাসীর উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি।
(আল-বাকারা আয়াত: ৪৭)

7 ৭
فَهُوَ فِیۡ عِیۡشَۃٍ رَّاضِیَۃٍ
অনুবাদ: সে থাকবে সন্তোষজনক জীবনে;
(আল-কারিআ আয়াত: ৭)

5 ৫
فَمَا کَانَ دَعۡوٰىهُمۡ اِذۡ جَآءَهُمۡ بَاۡسُنَاۤ اِلَّاۤ اَنۡ قَالُوۡۤا اِنَّا کُنَّا ظٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং যখন তাদের নিকট আমার আযাব এসেছে, তখন তাদের দাবী কেবল এই ছিল যে, তারা বলল, ‘নিশ্চয় আমরা যালিম ছিলাম’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৫)

46 ৪৬
قَالَ یٰقَوۡمِ لِمَ تَسۡتَعۡجِلُوۡنَ بِالسَّیِّئَۃِ قَبۡلَ الۡحَسَنَۃِ ۚ لَوۡ لَا تَسۡتَغۡفِرُوۡنَ اللّٰهَ لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা কল্যাণের পূর্বে কেন অকল্যাণকে তরান্বিত করতে চাইছ? কেন তোমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছ না যেন তোমাদেরকে রহমত করা হয়’?
(আন-নামাল আয়াত: ৪৬)

110 ১১০
قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ یُوۡحٰۤی اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰـهُکُمۡ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ ۚ فَمَنۡ کَانَ یَرۡجُوۡا لِقَآءَ رَبِّهٖ فَلۡیَعۡمَلۡ عَمَلًا صَالِحًا وَّ لَا یُشۡرِکۡ بِعِبَادَۃِ رَبِّهٖۤ اَحَدًا
অনুবাদ: বল, ‘আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার নিকট ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহই এক ইলাহ। সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে শরীক না করে’।
(আল-কাহফ আয়াত: ১১০)

5 ৫
اِنَّ اللّٰهَ لَا یَخۡفٰی عَلَیۡهِ شَیۡءٌ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَا فِی السَّمَآءِ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ, তাঁর নিকট গোপন থাকে না কোন কিছু যমীনে এবং না আসমানে ।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৫)

101 ১০১
بَدِیۡعُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ اَنّٰی یَکُوۡنُ لَهٗ وَلَدٌ وَّ لَمۡ تَکُنۡ لَّهٗ صَاحِبَۃٌ ؕ وَ خَلَقَ کُلَّ شَیۡءٍ ۚ وَ هُوَ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: তিনি আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা। কিভাবে তার সন্তান হবে অথচ তার কোন সঙ্গিনী নেই! আর তিনি সবকিছু সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি প্রতিটি জিনিসের ব্যাপারে সর্বজ্ঞ।
(আল-আনআম আয়াত: ১০১)

184 ১৮৪
فَاِنۡ کَذَّبُوۡکَ فَقَدۡ کُذِّبَ رُسُلٌ مِّنۡ قَبۡلِکَ جَآءُوۡ بِالۡبَیِّنٰتِ وَ الزُّبُرِ وَ الۡکِتٰبِ الۡمُنِیۡرِ
অনুবাদ: অতএব যদি তারা তোমাকে মিথ্যাবাদী বলে, তবে তোমার পূর্বে রাসূলগণকে মিথ্যাবাদী বলা হয়েছিল। তারা স্পষ্ট প্রমাণসমূহ, সহীফা ও আলোকময় কিতাবসহ এসেছিল।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৮৪)

80 ৮০
قَالَ لَوۡ اَنَّ لِیۡ بِکُمۡ قُوَّۃً اَوۡ اٰوِیۡۤ اِلٰی رُکۡنٍ شَدِیۡدٍ
অনুবাদ: সে বলল, ‘তোমাদের প্রতিরোধে যদি আমার কোন শক্তি থাকত অথবা আমি কোন সুদৃঢ় স্তম্ভের আশ্রয় নিতে পারতাম’*!
(হূদ আয়াত: ৮০)

52 ৫২
اَلَّذِیۡنَ اٰتَیۡنٰهُمُ الۡکِتٰبَ مِنۡ قَبۡلِهٖ هُمۡ بِهٖ یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: এর পূর্বে আমি যাদেরকে কিতাব দিয়েছিলাম তারা এর প্রতি ঈমান আনে।
(আল-কাসাস আয়াত: ৫২)

30 ৩০
وَ قَالَ الرَّسُوۡلُ یٰرَبِّ اِنَّ قَوۡمِی اتَّخَذُوۡا هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ مَهۡجُوۡرًا
অনুবাদ: আর রাসূল বলবে, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৩০)

56 ৫৬
قَالَ بَلۡ رَّبُّکُمۡ رَبُّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ الَّذِیۡ فَطَرَهُنَّ ۫ۖ وَ اَنَا عَلٰی ذٰلِکُمۡ مِّنَ الشّٰهِدِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘না, বরং তোমাদের রব তো আসমানসমূহ ও যমীনের রব; যিনি এ সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। আর এ বিষয়ে আমি অন্যতম সাক্ষী’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৫৬)

34 ৩৪
وَ اٰتٰىکُمۡ مِّنۡ کُلِّ مَا سَاَلۡتُمُوۡهُ ؕ وَ اِنۡ تَعُدُّوۡا نِعۡمَتَ اللّٰهِ لَا تُحۡصُوۡهَا ؕ اِنَّ الۡاِنۡسَانَ لَظَلُوۡمٌ کَفَّارٌ
অনুবাদ: আর তোমরা যা চেয়েছ, তার প্রত্যেকটি থেকে তিনি তোমাদের দিয়েছেন এবং যদি তোমরা আল্লাহর নিআমত গণনা কর, তবে তার সংখ্যা নিরূপণ করতে পারবে না। নিশ্চয় মানুষ অধিক অত্যাচারী ও অকৃতজ্ঞ।
(ইবরাহীম আয়াত: ৩৪)

51 ৫১
مَاۤ اَشۡهَدۡتُّهُمۡ خَلۡقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ لَا خَلۡقَ اَنۡفُسِهِمۡ ۪ وَ مَا کُنۡتُ مُتَّخِذَ الۡمُضِلِّیۡنَ عَضُدًا
অনুবাদ: আমি তাদেরকে আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টির সাক্ষী করিনি এবং না তাদের নিজদের সৃষ্টির। আর আমি পথভ্রষ্টকারীদেরকে সহায়তাকারী হিসেবে গ্রহণ করিনি।
(আল-কাহফ আয়াত: ৫১)

182 ১৮২
وَ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا سَنَسۡتَدۡرِجُهُمۡ مِّنۡ حَیۡثُ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে, অচিরেই আমি তাদেরকে ধীরে ধীরে এমনভাবে পাকড়াও করব যে, তারা জানতেও পারবে না।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৮২)

80 ৮০
وَّ نَرِثُهٗ مَا یَقُوۡلُ وَ یَاۡتِیۡنَا فَرۡدًا
অনুবাদ: আর সে যা বলে আমি তার অধিকারী হব এবং আমার কাছে সে একাকী আসবে।
(মারইয়াম আয়াত: ৮০)

75 ৭৫
قُلۡ مَنۡ کَانَ فِی الضَّلٰلَۃِ فَلۡیَمۡدُدۡ لَهُ الرَّحۡمٰنُ مَدًّا ۬ۚ حَتّٰۤی اِذَا رَاَوۡا مَا یُوۡعَدُوۡنَ اِمَّا الۡعَذَابَ وَ اِمَّا السَّاعَۃَ ؕ فَسَیَعۡلَمُوۡنَ مَنۡ هُوَ شَرٌّ مَّکَانًا وَّ اَضۡعَفُ جُنۡدًا
অনুবাদ: বল, ‘যে বিভ্রান্তিতে রয়েছে তাকে পরম করুণাময় প্রচুর অবকাশ দেবেন, যতক্ষণ না তারা যে বিষয়ে তাদের প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে তা প্রত্যক্ষ করবে, চাই তা আযাব হোক অথবা কিয়ামত। তখন তারা জানতে পারবে কে মর্যাদায় নিকৃষ্ট ও দলবলে দুর্বল।
(মারইয়াম আয়াত: ৭৫)

91 ৯১
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ اٰمِنُوۡا بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ قَالُوۡا نُؤۡمِنُ بِمَاۤ اُنۡزِلَ عَلَیۡنَا وَ یَکۡفُرُوۡنَ بِمَا وَرَآءَهٗ ٭ وَ هُوَ الۡحَقُّ مُصَدِّقًا لِّمَا مَعَهُمۡ ؕ قُلۡ فَلِمَ تَقۡتُلُوۡنَ اَنۡۢبِیَآءَ اللّٰهِ مِنۡ قَبۡلُ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তোমরা তার প্রতি ঈমান আন’। তারা বলে, ‘আমাদের প্রতি যা নাযিল হয়েছে আমরা তা বিশ্বাস করি’। আর এর বাইরে যা আছে তারা তা অস্বীকার করে। অথচ তা সত্য, তাদের সাথে যা আছে তার সত্যায়নকারী। বল, ‘তবে কেন তোমরা আল্লাহর নবীদেরকে পূর্বে হত্যা করতে, যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাক’?
(আল-বাকারা আয়াত: ৯১)

24 ২৪
ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ قَالُوۡا لَنۡ تَمَسَّنَا النَّارُ اِلَّاۤ اَیَّامًا مَّعۡدُوۡدٰتٍ ۪ وَ غَرَّهُمۡ فِیۡ دِیۡنِهِمۡ مَّا کَانُوۡا یَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: এর কারণ হল, তারা বলে, ‘গুটি কয়েকদিন ছাড়া আগুন আমাদেরকে কখনই স্পর্শ করবে না’। আর তারা যা মিথ্যা রচনা করত, তা তাদেরকে তাদের দীনের ব্যাপারে প্রতারিত করেছে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ২৪)

70 ৭০
یٰۤاَهۡلَ الۡکِتٰبِ لِمَ تَکۡفُرُوۡنَ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ وَ اَنۡتُمۡ تَشۡهَدُوۡنَ
অনুবাদ: হে কিতাবীরা, তোমরা কেন আল্লাহর নিদর্শনসমূহের সাথে কুফরী করছ, অথচ তোমরাই তার সাক্ষ্য দিচ্ছ?
(আলে-ইমরান আয়াত: ৭০)

25 ২৫
یُسۡقَوۡنَ مِنۡ رَّحِیۡقٍ مَّخۡتُوۡمٍ
অনুবাদ: তাদেরকে সীলমোহর করা বিশুদ্ধ পানীয় থেকে পান করানো হবে।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ২৫)

13 ১৩
وَ لَقَدۡ اَهۡلَکۡنَا الۡقُرُوۡنَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ لَمَّا ظَلَمُوۡا ۙ وَ جَآءَتۡهُمۡ رُسُلُهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ وَ مَا کَانُوۡا لِیُؤۡمِنُوۡا ؕ کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡقَوۡمَ الۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি তোমাদের পূর্বে বহু প্রজন্মকে ধ্বংস করেছি, যখন তারা যুলম করেছে। আর তাদের নিকট তাদের রাসূলগণ প্রমাণাদিসহ আগমন করেছিল, কিন্তু তারা ঈমান আনার ছিল না। এভাবে আমি অপরাধী কওমকে শাস্তি প্রদান করি।
(ইউনুস আয়াত: ১৩)

77 ৭৭
(سُجود‎‎) یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا ارۡکَعُوۡا وَ اسۡجُدُوۡا وَ اعۡبُدُوۡا رَبَّکُمۡ وَ افۡعَلُوا الۡخَیۡرَ لَعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা রুকূ‘ কর, সিজদা কর, তোমাদের রবের ইবাদাত কর এবং ভাল কাজ কর, আশা করা যায় তোমরা সফল হতে পারবে। [সাজদাহ] ۩
(আল-হজ্জ আয়াত: ৭৭)

7 ৭
اِنَّ عَذَابَ رَبِّکَ لَوَاقِعٌ ۙ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার রবের আযাব অবশ্যম্ভাবী।
(আত-তূর আয়াত: ৭)

79 ৭৯
اِنِّیۡ وَجَّهۡتُ وَجۡهِیَ لِلَّذِیۡ فَطَرَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ حَنِیۡفًا وَّ مَاۤ اَنَا مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আমি নিবিষ্ট করেছি আমার চেহারা একনিষ্ঠভাবে তাঁর জন্য, যিনি আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন। আর আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই’।
(আল-আনআম আয়াত: ৭৯)

43 ৪৩
اِذۡهَبَاۤ اِلٰی فِرۡعَوۡنَ اِنَّهٗ طَغٰی
অনুবাদ: তোমরা দু’জন ফির‘আউনের নিকট যাও, কেননা সে তো সীমালংঘন করেছে।
(ত্ব-হা আয়াত: ৪৩)

3 ৩
خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ بِالۡحَقِّ وَ صَوَّرَکُمۡ فَاَحۡسَنَ صُوَرَکُمۡ ۚ وَ اِلَیۡهِ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: তিনি আসমানসমূহ ও যমীনকে যথার্থভাবে সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদেরকে আকৃতি দান করেছেন এবং সুন্দর করেছেন তোমাদের আকৃতি। আর প্রত্যাবর্তন তো তাঁরই নিকট।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ৩)

229 ২২৯
اَلطَّلَاقُ مَرَّتٰنِ۪ فَاِمۡسَاکٌۢ بِمَعۡرُوۡفٍ اَوۡ تَسۡرِیۡحٌۢ بِاِحۡسَانٍ ؕ وَ لَا یَحِلُّ لَکُمۡ اَنۡ تَاۡخُذُوۡا مِمَّاۤ اٰتَیۡتُمُوۡهُنَّ شَیۡئًا اِلَّاۤ اَنۡ یَّخَافَاۤ اَلَّا یُقِیۡمَا حُدُوۡدَ اللّٰهِ ؕ فَاِنۡ خِفۡتُمۡ اَلَّا یُقِیۡمَا حُدُوۡدَ اللّٰهِ ۙ فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡهِمَا فِیۡمَا افۡتَدَتۡ بِهٖ ؕ تِلۡکَ حُدُوۡدُ اللّٰهِ فَلَا تَعۡتَدُوۡهَا ۚ وَ مَنۡ یَّتَعَدَّ حُدُوۡدَ اللّٰهِ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: তালাক দু’বার। অতঃপর বিধি মোতাবেক রেখে দেবে কিংবা সুন্দরভাবে ছেড়ে দেবে। আর তোমাদের জন্য হালাল নয় যে, তোমরা তাদেরকে যা দিয়েছ, তা থেকে কিছু নিয়ে নেবে। তবে উভয়ে যদি আশঙ্কা করে যে, আল্লাহর সীমারেখায় তারা অবস্থান করতে পারবে না। সুতরাং তোমরা যদি আশঙ্কা কর যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা কায়েম রাখতে পারবে না তাহলে স্ত্রী যা দিয়ে নিজকে মুক্ত করে নেবে তাতে কোন সমস্যা নেই। এটা আল্লাহর সীমারেখা। সুতরাং তোমরা তা লঙ্ঘন করো না। আর যে আল্লাহর সীমারেখাসমূহ লঙ্ঘন করে, বস্তুত তারাই যালিম।
(আল-বাকারা আয়াত: ২২৯)

85 ৮৫
وَ یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنِ الرُّوۡحِ ؕ قُلِ الرُّوۡحُ مِنۡ اَمۡرِ رَبِّیۡ وَ مَاۤ اُوۡتِیۡتُمۡ مِّنَ الۡعِلۡمِ اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: আর তারা তোমাকে রূহ সম্পর্কে প্রশ্ন করে। বল, ‘রূহ আমার রবের আদেশ থেকে, আর তোমাদেরকে জ্ঞান থেকে অতি সামান্যই দেয়া হয়েছে’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৮৫)

73 ৭৩
وَ لَا تُؤۡمِنُوۡۤا اِلَّا لِمَنۡ تَبِعَ دِیۡنَکُمۡ ؕ قُلۡ اِنَّ الۡهُدٰی هُدَی اللّٰهِ ۙ اَنۡ یُّؤۡتٰۤی اَحَدٌ مِّثۡلَ مَاۤ اُوۡتِیۡتُمۡ اَوۡ یُحَآجُّوۡکُمۡ عِنۡدَ رَبِّکُمۡ ؕ قُلۡ اِنَّ الۡفَضۡلَ بِیَدِ اللّٰهِ ۚ یُؤۡتِیۡهِ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: ‘আর তোমরা কেবল তাদেরকে বিশ্বাস কর, যারা তোমাদের দীনের অনুসরণ করে’। বল, ‘নিশ্চয় আল্লাহর হিদায়াতই হিদায়াত। এটা এ জন্য যে, কোন ব্যক্তিকে দেয়া হবে যেরূপ তোমাদেরকে দেয়া হয়েছে। অথবা তারা তোমাদের রবের নিকট তোমাদের সাথে বিতর্ক করবে’। বল, ‘নিশ্চয় অনুগ্রহ আল্লাহর হাতে, তিনি যাকে চান, তা দান করেন। আর আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৭৩)

115 ১১৫
وَ نَجَّیۡنٰهُمَا وَ قَوۡمَهُمَا مِنَ الۡکَرۡبِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে ও তাদের কওমকে মহাসংকট থেকে নাজাত দিয়েছিলাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১১৫)

75 ৭৫
مَا الۡمَسِیۡحُ ابۡنُ مَرۡیَمَ اِلَّا رَسُوۡلٌ ۚ قَدۡ خَلَتۡ مِنۡ قَبۡلِهِ الرُّسُلُ ؕ وَ اُمُّهٗ صِدِّیۡقَۃٌ ؕ کَانَا یَاۡکُلٰنِ الطَّعَامَ ؕ اُنۡظُرۡ کَیۡفَ نُبَیِّنُ لَهُمُ الۡاٰیٰتِ ثُمَّ انۡظُرۡ اَنّٰی یُؤۡفَکُوۡنَ
অনুবাদ: মাসীহ ইবনে মারইয়াম একজন রাসূল ছাড়া আর কিছুই নয়; তার পূর্বে আরও বহু রাসূল গত হয়েছে, আর তার মা একজন পরম সত্যবাদিনী, তারা উভয়ে খাদ্য আহার করত। লক্ষ্য কর! আমি কিরূপে তাদের নিকট প্রমাণসমূহ বর্ণনা করছি। আবার লক্ষ্য কর! তারা উল্টা কোন দিকে যাচ্ছে?
(আল-মায়েদা আয়াত: ৭৫)

2 ২
وَ لَیَالٍ عَشۡرٍ ۙ
অনুবাদ: কসম দশ রাতের।
(আল-ফাজর আয়াত: ২)

16 ১৬
وَ مَنۡ یُّوَلِّهِمۡ یَوۡمَئِذٍ دُبُرَهٗۤ اِلَّا مُتَحَرِّفًا لِّقِتَالٍ اَوۡ مُتَحَیِّزًا اِلٰی فِئَۃٍ فَقَدۡ بَآءَ بِغَضَبٍ مِّنَ اللّٰهِ وَ مَاۡوٰىهُ جَهَنَّمُ ؕ وَ بِئۡسَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: আর যে ব্যক্তি সেদিন তাদেরকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করবে তাহলে সে আল্লাহর গযব নিয়ে ফিরে আসবে। তবে যুদ্ধের জন্য (কৌশলগত) দিক পরিবর্তন অথবা নিজ দলে আশ্রয় গ্রহণের জন্য হলে ভিন্ন কথা এবং তার আবাস জাহান্নাম। আর সেটি কতইনা নিকৃষ্ট প্রত্যাবর্তনস্থল।
(আল-আনফাল আয়াত: ১৬)

69 ৬৯
اَوَ عَجِبۡتُمۡ اَنۡ جَآءَکُمۡ ذِکۡرٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ عَلٰی رَجُلٍ مِّنۡکُمۡ لِیُنۡذِرَکُمۡ ؕ وَ اذۡکُرُوۡۤا اِذۡ جَعَلَکُمۡ خُلَفَآءَ مِنۡۢ بَعۡدِ قَوۡمِ نُوۡحٍ وَّ زَادَکُمۡ فِی الۡخَلۡقِ بَصۜۡطَۃً ۚ فَاذۡکُرُوۡۤا اٰلَآءَ اللّٰهِ لَعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা কি আশ্চর্য হচ্ছো যে, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে তোমাদের মধ্য থেকে এক ব্যক্তির নিকট উপদেশ এসেছে, যাতে সে তোমাদেরকে সতর্ক করে? আর তোমরা স্মরণ কর, যখন তিনি তোমাদেরকে নূহের কওমের পর স্থলাভিষিক্ত করেছিলেন এবং সৃষ্টিতে তোমাদেরকে দৈহিক গঠন ও শক্তিতে সমৃদ্ধ করেছেন। সুতরাং তোমরা স্মরণ কর আল্লাহর নিআমতসমূহকে, যাতে তোমরা সফলকাম হও’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৬৯)

14 ১৪
وَ قَلِیۡلٌ مِّنَ الۡاٰخِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর অল্পসংখ্যক হবে পরবর্তীদের মধ্য থেকে।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ১৪)

64 ৬৪
قُلۡ یٰۤاَهۡلَ الۡکِتٰبِ تَعَالَوۡا اِلٰی کَلِمَۃٍ سَوَآءٍۢ بَیۡنَنَا وَ بَیۡنَکُمۡ اَلَّا نَعۡبُدَ اِلَّا اللّٰهَ وَ لَا نُشۡرِکَ بِهٖ شَیۡئًا وَّ لَا یَتَّخِذَ بَعۡضُنَا بَعۡضًا اَرۡبَابًا مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ؕ فَاِنۡ تَوَلَّوۡا فَقُوۡلُوا اشۡهَدُوۡا بِاَنَّا مُسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে কিতাবীগণ, তোমরা এমন কথার দিকে আস, যেটি আমাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে সমান যে, আমরা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদাত না করি। আর তার সাথে কোন কিছুকে শরীক না করি এবং আমাদের কেউ কাউকে আল্লাহ ছাড়া রব হিসাবে গ্রহণ না করি’। তারপর যদি তারা বিমুখ হয় তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষী থাক যে, নিশ্চয় আমরা মুসলিম’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৬৪)

14 ১৪
قَاتِلُوۡهُمۡ یُعَذِّبۡهُمُ اللّٰهُ بِاَیۡدِیۡکُمۡ وَ یُخۡزِهِمۡ وَ یَنۡصُرۡکُمۡ عَلَیۡهِمۡ وَ یَشۡفِ صُدُوۡرَ قَوۡمٍ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর, আল্লাহ তোমাদের হাতে তাদেরকে আযাব দেবেন এবং তাদেরকে অপদস্থ করবেন, আর তোমাদেরকে তাদের বিরুদ্ধে সাহায্য করবেন এবং মুমিন কওমের অন্তরসমূহকে চিন্তামুক্ত করবেন।
(আত-তাওবা আয়াত: ১৪)

24 ২৪
مَثَلُ الۡفَرِیۡقَیۡنِ کَالۡاَعۡمٰی وَ الۡاَصَمِّ وَ الۡبَصِیۡرِ وَ السَّمِیۡعِ ؕ هَلۡ یَسۡتَوِیٰنِ مَثَلًا ؕ اَفَلَا تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: দল দু’টির উপমা হচ্ছে অন্ধ ও বধির এবং চক্ষুষ্মান ও শ্রবণশক্তিসম্পন্নের মত, তুলনায় উভয় দল কি সমান? এরপরও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না?
(হূদ আয়াত: ২৪)

10 ১০
قَالَتۡ رُسُلُهُمۡ اَفِی اللّٰهِ شَکٌّ فَاطِرِ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ یَدۡعُوۡکُمۡ لِیَغۡفِرَ لَکُمۡ مِّنۡ ذُنُوۡبِکُمۡ وَ یُؤَخِّرَکُمۡ اِلٰۤی اَجَلٍ مُّسَمًّی ؕ قَالُوۡۤا اِنۡ اَنۡتُمۡ اِلَّا بَشَرٌ مِّثۡلُنَا ؕ تُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ تَصُدُّوۡنَا عَمَّا کَانَ یَعۡبُدُ اٰبَآؤُنَا فَاۡتُوۡنَا بِسُلۡطٰنٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: তাদের রাসূলগণ বলেছিল, ‘আল্লাহর ব্যাপারেও কি সন্দেহ, যিনি আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টিকর্তা? তিনি তোমাদেরকে আহবান করেন যাতে তিনি তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করেন এবং তিনি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তোমাদেরকে অবকাশ দেন’। তারা বলল, ‘তোমরা তো আমাদের মতই মানুষ, ‘তোমরা আমাদেরকে আমাদের পিতৃপুরুষরা যার ইবাদাত করত, তা থেকে ফিরাতে চাও। অতএব তোমরা আমাদের কাছে স্পষ্ট প্রমাণ নিয়ে আস’।
(ইবরাহীম আয়াত: ১০)

36 ৩৬
فَمَا وَجَدۡنَا فِیۡهَا غَیۡرَ بَیۡتٍ مِّنَ الۡمُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তবে আমি সেখানে একটি বাড়ী ছাড়া কোন মুসলমান পাইনি।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৩৬)

157 ১৫৭
اَوۡ تَقُوۡلُوۡا لَوۡ اَنَّاۤ اُنۡزِلَ عَلَیۡنَا الۡکِتٰبُ لَکُنَّاۤ اَهۡدٰی مِنۡهُمۡ ۚ فَقَدۡ جَآءَکُمۡ بَیِّنَۃٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ هُدًی وَّ رَحۡمَۃٌ ۚ فَمَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنۡ کَذَّبَ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ وَ صَدَفَ عَنۡهَا ؕ سَنَجۡزِی الَّذِیۡنَ یَصۡدِفُوۡنَ عَنۡ اٰیٰتِنَا سُوۡٓءَ الۡعَذَابِ بِمَا کَانُوۡا یَصۡدِفُوۡنَ
অনুবাদ: কিংবা যেন না বল যে, যদি আমাদের উপর কিতাব অবতীর্ণ করা হত, তবে অবশ্যই আমরা তাদের চেয়ে অধিক হিদায়াতপ্রাপ্ত হতাম। বস্তুত তোমাদের নিকট এসেছে তোমাদের রবের পক্ষ থেকে স্পষ্ট প্রমাণ, হিদায়াত ও রহমত। সুতরাং তার চেয়ে অধিক যালিম কে, যে আল্লাহর আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে এবং তা থেকে বিমুখ হয়েছে? অচিরেই আমি তাদেরকে মন্দ আযাব দেব, যারা আমার আয়াতসমূহ থেকে বিমুখ হয়, তাদের বিমুখ হওয়ার কারণে।
(আল-আনআম আয়াত: ১৫৭)

36 ৩৬
وَ اِنَّ اللّٰهَ رَبِّیۡ وَ رَبُّکُمۡ فَاعۡبُدُوۡهُ ؕ هٰذَا صِرَاطٌ مُّسۡتَقِیۡمٌ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় আল্লাহ আমার রব এবং তোমাদের রব। সুতরাং তোমরা তাঁর ইবাদাত কর। এটাই সরল পথ।
(মারইয়াম আয়াত: ৩৬)

35 ৩৫
وَ اَوۡفُوا الۡکَیۡلَ اِذَا کِلۡتُمۡ وَ زِنُوۡا بِالۡقِسۡطَاسِ الۡمُسۡتَقِیۡمِ ؕ ذٰلِکَ خَیۡرٌ وَّ اَحۡسَنُ تَاۡوِیۡلًا
অনুবাদ: আর মাপে পরিপূর্ণ দাও যখন তোমরা পরিমাপ কর এবং সঠিক দাঁড়িপাল্লায় ওযন কর। এটা কল্যাণকর ও পরিণামে সুন্দরতম।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৩৫)

62 ৬২
وَ لَا نُکَلِّفُ نَفۡسًا اِلَّا وُسۡعَهَا وَ لَدَیۡنَا کِتٰبٌ یَّنۡطِقُ بِالۡحَقِّ وَ هُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি কাউকে তার সাধ্যের বাইরে কোন দায়িত্ব দেই না। আমার নিকট আছে এমন কিতাব যা সত্য কথা বলে এবং তারা অত্যাচারিত হবে না।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৬২)

48 ৪৮
وَ عِنۡدَهُمۡ قٰصِرٰتُ الطَّرۡفِ عِیۡنٌ
অনুবাদ: তাদের কাছে থাকবে আনতনয়না, ডাগরচোখা।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৪৮)

217 ২১৭
یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنِ الشَّهۡرِ الۡحَرَامِ قِتَالٍ فِیۡهِ ؕ قُلۡ قِتَالٌ فِیۡهِ کَبِیۡرٌ ؕ وَ صَدٌّ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ کُفۡرٌۢ بِهٖ وَ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ ٭ وَ اِخۡرَاجُ اَهۡلِهٖ مِنۡهُ اَکۡبَرُ عِنۡدَ اللّٰهِ ۚ وَ الۡفِتۡنَۃُ اَکۡبَرُ مِنَ الۡقَتۡلِ ؕ وَ لَا یَزَالُوۡنَ یُقَاتِلُوۡنَکُمۡ حَتّٰی یَرُدُّوۡکُمۡ عَنۡ دِیۡنِکُمۡ اِنِ اسۡتَطَاعُوۡا ؕ وَ مَنۡ یَّرۡتَدِدۡ مِنۡکُمۡ عَنۡ دِیۡنِهٖ فَیَمُتۡ وَ هُوَ کَافِرٌ فَاُولٰٓئِکَ حَبِطَتۡ اَعۡمَالُهُمۡ فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ ۚ وَ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তোমাকে হারাম মাস সম্পর্কে, তাতে লড়াই করা বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে। বল, ‘তাতে লড়াই করা বড় পাপ; কিন্তু আল্লাহর পথে বাধা প্রদান, তাঁর সাথে কুফরী করা, মাসজিদুল হারাম থেকে বাধা দেয়া এবং তার অধিবাসীদেরকে তা থেকে বের করে দেয়া আল্লাহর নিকট অধিক বড় পাপ। আর ফিতনা হত্যার চেয়েও বড়’। আর তারা তোমাদের সাথে লড়াই করতে থাকবে, যতক্ষণ না তোমাদেরকে তোমাদের দীন থেকে ফিরিয়ে দেয়, তারা যদি পারে। আর যে তোমাদের মধ্য থেকে তাঁর দীন থেকে ফিরে যাবে, অতঃপর কাফির অবস্থায় মৃত্যু বরণ করবে, বস্তুত এদের আমলসমূহ দুনিয়া ও আখিরাতে বিনষ্ট হয়ে যাবে এবং তারাই আগুনের অধিবাসী। তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২১৭)

22 ২২
وَ حُوۡرٌ عِیۡنٌ
অনুবাদ: আর থাকবে ডাগরচোখা হূর,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ২২)

5 ৫
اَلشَّمۡسُ وَ الۡقَمَرُ بِحُسۡبَانٍ
অনুবাদ: সূর্য ও চাঁদ (নির্ধারিত) হিসাব অনুযায়ী চলে,
(আর-রাহমান আয়াত: ৫)

7 ৭
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا هَلۡ نَدُلُّکُمۡ عَلٰی رَجُلٍ یُّنَبِّئُکُمۡ اِذَا مُزِّقۡتُمۡ کُلَّ مُمَزَّقٍ ۙ اِنَّکُمۡ لَفِیۡ خَلۡقٍ جَدِیۡدٍ ۚ
অনুবাদ: আর কাফিররা বলে, ‘আমরা কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যক্তির সন্ধান দেব, যে তোমাদেরকে সংবাদ দেয় যে, তোমরা যখন পুরোপুরি ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাবে তখন নিশ্চয় তোমরা নতুনভাবে সৃজিত হবে’?
(সাবা আয়াত: ৭)

7 ৭
اِنَّ رَبَّکَ هُوَ اَعۡلَمُ بِمَنۡ ضَلَّ عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ۪ وَ هُوَ اَعۡلَمُ بِالۡمُهۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার রবই সম্যক পরিজ্ঞাত তাদের ব্যাপারে যারা তাঁর পথ থেকে বিচ্যুত হয়েছে, আর তিনি হিদায়াতপ্রাপ্তদের সম্পর্কেও সম্যক জ্ঞাত।
(আল-কলম আয়াত: ৭)

38 ৩৮
وَ الَّذِیۡنَ اسۡتَجَابُوۡا لِرَبِّهِمۡ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ ۪ وَ اَمۡرُهُمۡ شُوۡرٰی بَیۡنَهُمۡ ۪ وَ مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ یُنۡفِقُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা তাদের রবের আহবানে সাড়া দেয়, সালাত কায়েম করে, তাদের কার্যাবলী তাদের পারস্পরিক পরামর্শের ভিত্তিতে সম্পন্ন করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা থেকে তারা ব্যয় করে।
(আশ-শূরা আয়াত: ৩৮)

39 ৩৯
قُلۡ اِنَّ رَبِّیۡ یَبۡسُطُ الرِّزۡقَ لِمَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِهٖ وَ یَقۡدِرُ لَهٗ ؕ وَ مَاۤ اَنۡفَقۡتُمۡ مِّنۡ شَیۡءٍ فَهُوَ یُخۡلِفُهٗ ۚ وَ هُوَ خَیۡرُ الرّٰزِقِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘নিশ্চয় আমার রব তাঁর বান্দাদের মধ্যে যার জন্য ইচ্ছা রিয্ক প্রশস্ত করেন এবং সঙ্কুচিত করেন। আর তোমরা যা কিছু আল্লাহর জন্য ব্যয় কর তিনি তার বিনিময় দেবেন এবং তিনিই উত্তম রিয্কদাতা।’
(সাবা আয়াত: ৩৯)

10 ১০
وَ مَا جَعَلَهُ اللّٰهُ اِلَّا بُشۡرٰی وَ لِتَطۡمَئِنَّ بِهٖ قُلُوۡبُکُمۡ ۚ وَ مَا النَّصۡرُ اِلَّا مِنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ
অনুবাদ: আর আল্লাহ তো তা করেছেন কেবল সুসংবাদস্বরূপ এবং যাতে এর দ্বারা তোমাদের অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয় এবং সাহায্য তো আল্লাহর পক্ষ থেকেই। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-আনফাল আয়াত: ১০)

188 ১৮৮
قُلۡ لَّاۤ اَمۡلِکُ لِنَفۡسِیۡ نَفۡعًا وَّ لَا ضَرًّا اِلَّا مَا شَآءَ اللّٰهُ ؕ وَ لَوۡ کُنۡتُ اَعۡلَمُ الۡغَیۡبَ لَاسۡتَکۡثَرۡتُ مِنَ الۡخَیۡرِۚۖۛ وَ مَا مَسَّنِیَ السُّوۡٓءُ ۚۛ اِنۡ اَنَا اِلَّا نَذِیۡرٌ وَّ بَشِیۡرٌ لِّقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমি আমার নিজের কোন উপকার ও ক্ষতির ক্ষমতা রাখি না, তবে আল্লাহ যা চান। আর আমি যদি গায়েব জানতাম তাহলে অধিক কল্যাণ লাভ করতাম এবং আমাকে কোন ক্ষতি স্পর্শ করত না। আমিতো একজন সতর্ককারী ও সুসংবাদদাতা এমন কওমের জন্য, যারা বিশ্বাস করে’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৮৮)

39 ৩৯
وَ اَنۡ لَّیۡسَ لِلۡاِنۡسَانِ اِلَّا مَا سَعٰی
অনুবাদ: আর এই যে, মানুষ যা চেষ্টা করে, তাই সে পায়।
(আন-নাজম আয়াত: ৩৯)

85 ৮৫
فَاَثَابَهُمُ اللّٰهُ بِمَا قَالُوۡا جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَا ؕ وَ ذٰلِکَ جَزَآءُ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তারা যা বলেছে এর কারণে আল্লাহ তাদেরকে পুরস্কার দেবেন জান্নাতসমূহ, যার নীচে নদীসমূহ প্রবাহিত হয়, তারা সেখানে স্থায়ী হবে। আর এটা হল সৎকর্মপরায়ণদের প্রতিদান।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৮৫)

6 ৬
یَوۡمَئِذٍ یَّصۡدُرُ النَّاسُ اَشۡتَاتًا ۬ۙ لِّیُرَوۡا اَعۡمَالَهُمۡ ؕ
অনুবাদ: সেদিন মানুষ বিক্ষিপ্তভাবে বের হয়ে আসবে যাতে দেখানো যায় তাদেরকে তাদের নিজদের কৃতকর্ম।
(আয-যিলযাল আয়াত: ৬)

28 ২৮
فِیۡ سِدۡرٍ مَّخۡضُوۡدٍ
অনুবাদ: তারা থাকবে কাঁটাবিহীন কুলগাছের নিচে,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ২৮)

9 ৯
فَکَانَ قَابَ قَوۡسَیۡنِ اَوۡ اَدۡنٰی ۚ
অনুবাদ: তখন সে নৈকট্য ছিল দু’ ধনুকের পরিমাণ, অথবা তারও কম।
(আন-নাজম আয়াত: ৯)

35 ৩৫
وَ لَقَدۡ تَّرَکۡنَا مِنۡهَاۤ اٰیَۃًۢ بَیِّنَۃً لِّقَوۡمٍ یَّعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি ঐ জনপদে সুস্পষ্ট নিদর্শন রেখে দিয়েছি সে কওমের জন্য যারা বুঝে।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৩৫)

43 ৪৩
مَا یُقَالُ لَکَ اِلَّا مَا قَدۡ قِیۡلَ لِلرُّسُلِ مِنۡ قَبۡلِکَ ؕ اِنَّ رَبَّکَ لَذُوۡ مَغۡفِرَۃٍ وَّ ذُوۡ عِقَابٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: তোমাকে যা বলা হচ্ছে, তোমার পূর্ববর্তী রাসূলদেরকেও তাই বলা হয়েছিল। নিশ্চয় তোমার রব একান্তই ক্ষমাশীল এবং যন্ত্রণাদায়ক আযাব দাতা।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৪৩)

22 ২২
وَ لَا یَاۡتَلِ اُولُوا الۡفَضۡلِ مِنۡکُمۡ وَ السَّعَۃِ اَنۡ یُّؤۡتُوۡۤا اُولِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنَ وَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ۪ۖ وَ لۡیَعۡفُوۡا وَ لۡیَصۡفَحُوۡا ؕ اَلَا تُحِبُّوۡنَ اَنۡ یَّغۡفِرَ اللّٰهُ لَکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তোমাদের মধ্যে যারা মর্যাদা ও প্রাচুর্যের অধিকারী, তারা যেন এমন কসম না করে যে, তারা নিকটাত্মীয়দের, মিসকীনদের ও আল্লাহর পথে হিজরতকারীদের কিছুই দেবে না। আর তারা যেন তাদের ক্ষমা করে এবং তাদের দোষত্রুটি উপেক্ষা করে। তোমরা কি পছন্দ কর না যে, আল্লাহ তোমাদের ক্ষমা করে দেন? আর আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নূর আয়াত: ২২)

4 ৪
وَ لَاۤ اَنَا عَابِدٌ مَّا عَبَدۡتُّمۡ
অনুবাদ: ‘আর তোমরা যার ‘ইবাদত করছ আমি তার ‘ইবাদাতকারী হব না’।
(কাফিরুন আয়াত: ৪)

12 ১২
اَللّٰهُ الَّذِیۡ خَلَقَ سَبۡعَ سَمٰوٰتٍ وَّ مِنَ الۡاَرۡضِ مِثۡلَهُنَّ ؕ یَتَنَزَّلُ الۡاَمۡرُ بَیۡنَهُنَّ لِتَعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ ۬ۙ وَّ اَنَّ اللّٰهَ قَدۡ اَحَاطَ بِکُلِّ شَیۡءٍ عِلۡمًا
অনুবাদ: তিনি আল্লাহ, যিনি সাত আসমান এবং অনুরূপ যমীন সৃষ্টি করেছেন; এগুলির মাঝে তাঁর নির্দেশ অবতীর্ণ হয় যেন তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ সর্ববিষয়ে ক্ষমতাবান এবং আল্লাহর জ্ঞানতো সব কিছুকে বেষ্টন করে আছে।
(আত-ত্বলাক্ব আয়াত: ১২)

14 ১৪
وَّ مَهَّدۡتُّ لَهٗ تَمۡهِیۡدًا
অনুবাদ: আর তার জন্য (জীবনকে) সুগম স্বাচ্ছন্দ্যময় করেছি।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ১৪)

134 ১৩৪
وَ لَوۡ اَنَّـاۤ اَهۡلَکۡنٰهُمۡ بِعَذَابٍ مِّنۡ قَبۡلِهٖ لَقَالُوۡا رَبَّنَا لَوۡ لَاۤ اَرۡسَلۡتَ اِلَیۡنَا رَسُوۡلًا فَنَتَّبِعَ اٰیٰتِکَ مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ نَّذِلَّ وَ نَخۡزٰی
অনুবাদ: আর যদি আমি তাদেরকে ইতঃপূর্বে কোন আযাব দ্বারা ধ্বংস করতাম তবে অবশ্যই, তারা বলত, ‘হে আমাদের রব, আপনি আমাদের কাছে কোন রাসূল পাঠালেন না কেন? তাহলে তো আমরা লাঞ্ছিত ও অপমানিত হওয়ার পূর্বে আপনার নিদর্শনাবলী অনুসরণ করতাম’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১৩৪)

9 ৯
فَذٰلِکَ یَوۡمَئِذٍ یَّوۡمٌ عَسِیۡرٌ
অনুবাদ: আর সেদিন হবে কঠিন দিন।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৯)

13 ১৩
قُلۡ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اِنۡ عَصَیۡتُ رَبِّیۡ عَذَابَ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: বল, ‘আমি যদি আমার রবের অবাধ্য হই তবে আমি এক মহাদিবসের আযাবের আশঙ্কা করি।’
(আয-যুমার আয়াত: ১৩)

53 ৫৩
فَاَرۡسَلَ فِرۡعَوۡنُ فِی الۡمَدَآئِنِ حٰشِرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর ফির‘আউন নগরে- নগরে একত্রকারীদেরকে পাঠাল।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৫৩)

103 ১০৩
وَ مَاۤ اَکۡثَرُ النَّاسِ وَ لَوۡ حَرَصۡتَ بِمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি আকাঙ্খা করলেও অধিকাংশ মানুষ মুমিন হবার নয়।
(ইউসুফ আয়াত: ১০৩)

35 ৩৫
اِنَّهُمۡ کَانُوۡۤا اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللّٰهُ ۙ یَسۡتَکۡبِرُوۡنَ
অনুবাদ: তাদেরকে যখন বলা হত, ‘আল্লাহ ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই’, তখন নিশ্চয় তারা অহঙ্কার করত।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৩৫)

1 ১
قَدۡ سَمِعَ اللّٰهُ قَوۡلَ الَّتِیۡ تُجَادِلُکَ فِیۡ زَوۡجِهَا وَ تَشۡتَکِیۡۤ اِلَی اللّٰهِ ٭ۖ وَ اللّٰهُ یَسۡمَعُ تَحَاوُرَکُمَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ سَمِیۡعٌۢ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: আল্লাহ অবশ্যই সে রমনীর কথা শুনেছেন যে তার স্বামীর ব্যাপারে তোমার সাথে বাদানুবাদ করছিল আর আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করছিল। আল্লাহ তোমাদের কথোপকথন শোনেন। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ১)

95 ৯৫
قَالَ فَمَا خَطۡبُکَ یٰسَامِرِیُّ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘হে সামেরী! তোমার কী অবস্থা’?
(ত্ব-হা আয়াত: ৯৫)

33 ৩৩
کَیۡ نُسَبِّحَکَ کَثِیۡرًا
অনুবাদ: ‘যাতে আমরা বেশী করে আপনার তাসবীহ পাঠ করতে পারি’,
(ত্ব-হা আয়াত: ৩৩)

19 ১৯
وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ مَا تُسِرُّوۡنَ وَ مَا تُعۡلِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ জানেন তোমরা যা গোপন কর এবং যা প্রকাশ্যে ঘোষণা কর।
(আন-নাহাল আয়াত: ১৯)

8 ৮
اَمۡ یَقُوۡلُوۡنَ افۡتَرٰىهُ ؕ قُلۡ اِنِ افۡتَرَیۡتُهٗ فَلَا تَمۡلِکُوۡنَ لِیۡ مِنَ اللّٰهِ شَیۡئًا ؕ هُوَ اَعۡلَمُ بِمَا تُفِیۡضُوۡنَ فِیۡهِ ؕ کَفٰی بِهٖ شَهِیۡدًۢا بَیۡنِیۡ وَ بَیۡنَکُمۡ ؕ وَ هُوَ الۡغَفُوۡرُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: তবে কি তারা বলে যে, ‘সে এটা নিজে উদ্ভাবন করেছে’? বল, ‘যদি আমি এটা উদ্ভাবন করে থাকি, তবে তোমরা আমাকে আল্লাহর (আযাব) থেকে বাঁচাতে সামান্য কিছুরও মালিক নও। তোমরা যে বিষয়ে আলোচনায় মত্ত আছ, তিনি সে বিষয়ে সম্যক অবগত। আমার ও তোমাদের মধ্যে সাক্ষী হিসেবে তিনিই যথেষ্ট। আর তিনি অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৮)

34 ৩৪
وَ لَا یَحُضُّ عَلٰی طَعَامِ الۡمِسۡکِیۡنِ
অনুবাদ: আর মিসকীনকে খাদ্যদানে উৎসাহিত করত না।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৩৪)

28 ২৮
لِّیَشۡهَدُوۡا مَنَافِعَ لَهُمۡ وَ یَذۡکُرُوا اسۡمَ اللّٰهِ فِیۡۤ اَیَّامٍ مَّعۡلُوۡمٰتٍ عَلٰی مَا رَزَقَهُمۡ مِّنۡۢ بَهِیۡمَۃِ الۡاَنۡعَامِ ۚ فَکُلُوۡا مِنۡهَا وَ اَطۡعِمُوا الۡبَآئِسَ الۡفَقِیۡرَ
অনুবাদ: ‘যেন তারা নিজদের কল্যাণের স্থানসমূহে হাযির হতে পারে এবং তিনি তাদেরকে চতুষ্পদ জন্তু থেকে যে রিয্ক দিয়েছেন তার উপর নির্দিষ্ট দিনসমূহে আল্লাহর নাম স্মরণ করতে পারে। অতঃপর তোমরা তা থেকে খাও এবং দুস্থ-দরিদ্রকে খেতে দাও’।
(আল-হজ্জ আয়াত: ২৮)

130 ১৩০
وَ لَقَدۡ اَخَذۡنَاۤ اٰلَ فِرۡعَوۡنَ بِالسِّنِیۡنَ وَ نَقۡصٍ مِّنَ الثَّمَرٰتِ لَعَلَّهُمۡ یَذَّکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি পাকড়াও করেছি ফির‘আউনের অনুসারীদেরকে দুর্ভিক্ষ ও ফল- ফলাদির ক্ষয়-ক্ষতির মাধ্যমে, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৩০)

180 ১৮০
کُتِبَ عَلَیۡکُمۡ اِذَا حَضَرَ اَحَدَکُمُ الۡمَوۡتُ اِنۡ تَرَکَ خَیۡرَۨا ۚۖ الۡوَصِیَّۃُ لِلۡوَالِدَیۡنِ وَ الۡاَقۡرَبِیۡنَ بِالۡمَعۡرُوۡفِ ۚ حَقًّا عَلَی الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের উপর ফরয করা হয়েছে যে, যখন তোমাদের কারো মৃত্যু উপস্থিত হবে, যদি সে কোন সম্পদ রেখে যায়, তবে পিতা-মাতা ও নিকটাত্মীয়দের জন্য ন্যায়ভিত্তিক অসিয়ত করবে। এটি মুত্তাকীদের দায়িত্ব।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৮০)

8 ৮
اِذۡ قَالُوۡا لَیُوۡسُفُ وَ اَخُوۡهُ اَحَبُّ اِلٰۤی اَبِیۡنَا مِنَّا وَ نَحۡنُ عُصۡبَۃٌ ؕ اِنَّ اَبَانَا لَفِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنِۣ
অনুবাদ: যখন তারা বলেছিল, ‘নিশ্চয় ইউসুফ ও তার ভাই আমাদের পিতার নিকট আমাদের চেয়ে অধিক প্রিয়, অথচ আমরা একই দল। নিশ্চয় আমাদের পিতা সুস্পষ্ট বিভ্রান্তিতেই আছে’।
(ইউসুফ আয়াত: ৮)

50 ৫০
اِنۡ تُصِبۡکَ حَسَنَۃٌ تَسُؤۡهُمۡ ۚ وَ اِنۡ تُصِبۡکَ مُصِیۡبَۃٌ یَّقُوۡلُوۡا قَدۡ اَخَذۡنَاۤ اَمۡرَنَا مِنۡ قَبۡلُ وَ یَتَوَلَّوۡا وَّ هُمۡ فَرِحُوۡنَ
অনুবাদ: যদি তোমার কাছে কোন কল্যাণ পৌঁছে, তবে তা তাদেরকে কষ্ট দেয়। আর যদি তোমাকে কোন বিপদ আক্রান্ত করে, তবে তারা বলে, পূর্বেই আমরা সতর্কতা অবলম্বন করেছি এবং তারা ফিরে যায় ‌উল্লসিত অবস্থায়।
(আত-তাওবা আয়াত: ৫০)

56 ৫৬
نُسَارِعُ لَهُمۡ فِی الۡخَیۡرٰتِ ؕ بَلۡ لَّا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: (তা দ্বারা) আমি তাদের কল্যাণে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি; বরং তারা উপলদ্ধি করতে পারছে না।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৫৬)

251 ২৫১
فَهَزَمُوۡهُمۡ بِاِذۡنِ اللّٰهِ ۟ۙ وَ قَتَلَ دَاوٗدُ جَالُوۡتَ وَ اٰتٰىهُ اللّٰهُ الۡمُلۡکَ وَ الۡحِکۡمَۃَ وَ عَلَّمَهٗ مِمَّا یَشَآءُ ؕ وَ لَوۡ لَا دَفۡعُ اللّٰهِ النَّاسَ بَعۡضَهُمۡ بِبَعۡضٍ ۙ لَّفَسَدَتِ الۡاَرۡضُ وَ لٰکِنَّ اللّٰهَ ذُوۡ فَضۡلٍ عَلَی الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা আল্লাহর হুকুমে তাদেরকে পরাজিত করল এবং দাঊদ জালূতকে হত্যা করল। আর আল্লাহ দাঊদকে রাজত্ব ও প্রজ্ঞা দান করলেন এবং তাকে যা ইচ্ছা শিক্ষা দিলেন। আর আল্লাহ যদি মানুষের কতককে কতকের দ্বারা প্রতিহত না করতেন, তবে অবশ্যই যমীন ফাসাদপূর্ণ হয়ে যেত। কিন্তু আল্লাহ বিশ্ববাসীর উপর অনুগ্রহশীল।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৫১)

117 ১১৭
بَدِیۡعُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ اِذَا قَضٰۤی اَمۡرًا فَاِنَّمَا یَقُوۡلُ لَهٗ کُنۡ فَیَکُوۡنُ
অনুবাদ: তিনি আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা। আর যখন তিনি কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত নেন, তখন কেবল বলেন ‘হও’ ফলে তা হয়ে যায়।
(আল-বাকারা আয়াত: ১১৭)

16 ১৬
قَؔ‍وَارِیۡرَا۠ مِنۡ فِضَّۃٍ قَدَّرُوۡهَا تَقۡدِیۡرًا
অনুবাদ: রূপার ন্যায় শুভ্র স্ফটিক পাত্র; যার পরিমাপ তারা নির্ধারণ করবে।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ১৬)

10 ১০
قُتِلَ الۡخَرّٰصُوۡنَ
অনুবাদ: মিথ্যাচারীরা ধ্বংস হোক!
(আয-যারিয়াত আয়াত: ১০)

45 ৪৫
اِنَّمَا یَسۡتَاۡذِنُکَ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ ارۡتَابَتۡ قُلُوۡبُهُمۡ فَهُمۡ فِیۡ رَیۡبِهِمۡ یَتَرَدَّدُوۡنَ
অনুবাদ: একমাত্র সেসব লোক অনুমতি চায় যারা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখে না, আর তাদের অন্তরসমূহ সংশয়গ্রস্ত হয়ে গেছে। সুতরাং তারা তাদের সংশয়েই ঘুরপাক খেতে থাকে।
(আত-তাওবা আয়াত: ৪৫)

223 ২২৩
نِسَآؤُکُمۡ حَرۡثٌ لَّکُمۡ ۪ فَاۡتُوۡا حَرۡثَکُمۡ اَنّٰی شِئۡتُمۡ ۫ وَ قَدِّمُوۡا لِاَنۡفُسِکُمۡ ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّکُمۡ مُّلٰقُوۡهُ ؕ وَ بَشِّرِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের স্ত্রী তোমাদের ফসলক্ষেত্র। সুতরাং তোমরা তোমাদের ফসলক্ষেত্রে গমন কর, যেভাবে চাও। আর তোমরা নিজদের কল্যাণে উত্তম কাজ সামনে পাঠাও। আর আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং জেনে রাখ, নিশ্চয় তোমরা তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করবে । আর মুমিনদেরকে সুসংবাদ দাও।
(আল-বাকারা আয়াত: ২২৩)

24 ২৪
وَ مَا هُوَ عَلَی الۡغَیۡبِ بِضَنِیۡنٍ
অনুবাদ: আর সে তো গায়েব সম্পর্কে কৃপণ নয়।
(আত-তাকভীর আয়াত: ২৪)

20 ২০
اَمَّنۡ هٰذَا الَّذِیۡ هُوَ جُنۡدٌ لَّکُمۡ یَنۡصُرُکُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ الرَّحۡمٰنِ ؕ اِنِ الۡکٰفِرُوۡنَ اِلَّا فِیۡ غُرُوۡرٍ
অনুবাদ: পরম করুণাময় ছাড়া তোমাদের কি আর কোন সৈন্য আছে, যারা তোমাদেরকে সাহায্য করবে ? কাফিররা শুধু তো ধোঁকায় নিপতিত।
(আল-মুলক আয়াত: ২০)

56 ৫৬
قُلِ ادۡعُوا الَّذِیۡنَ زَعَمۡتُمۡ مِّنۡ دُوۡنِهٖ فَلَا یَمۡلِکُوۡنَ کَشۡفَ الضُّرِّ عَنۡکُمۡ وَ لَا تَحۡوِیۡلًا
অনুবাদ: বল, ‘তাদেরকে ডাক, আল্লাহ ছাড়া তোমরা যাদেরকে (উপাস্য) মনে কর। তারা তো তোমাদের দুঃখ-দুর্দশা দূর করার ও পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখে না’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৫৬)

38 ৩৮
وَ فِیۡ مُوۡسٰۤی اِذۡ اَرۡسَلۡنٰهُ اِلٰی فِرۡعَوۡنَ بِسُلۡطٰنٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর মূসার কাহিনীতেও নিদর্শন রয়েছে, যখন আমি তাকে সুস্পষ্ট প্রমাণসহ ফির‘আউনের কাছে পাঠিয়েছিলাম।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৩৮)

7 ৭
فَاَمَّا مَنۡ اُوۡتِیَ کِتٰبَهٗ بِیَمِیۡنِهٖ ۙ
অনুবাদ: অতঃপর যাকে তার আমলনামা তার ডান হাতে দেয়া হবে;
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ৭)

27 ২৭
ءَاَنۡتُمۡ اَشَدُّ خَلۡقًا اَمِ السَّمَآءُ ؕ بَنٰهَا
অনুবাদ: তোমাদেরকে সৃষ্টি করা অধিক কঠিন, না আসমান সৃষ্টি? তিনি তা বানিয়েছেন।
(আন-নাযিআত আয়াত: ২৭)

60 ৬০
لَئِنۡ لَّمۡ یَنۡتَهِ الۡمُنٰفِقُوۡنَ وَ الَّذِیۡنَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ مَّرَضٌ وَّ الۡمُرۡجِفُوۡنَ فِی الۡمَدِیۡنَۃِ لَنُغۡرِیَنَّکَ بِهِمۡ ثُمَّ لَا یُجَاوِرُوۡنَکَ فِیۡهَاۤ اِلَّا قَلِیۡلًا
অনুবাদ: যদি মুনাফিকগণ এবং যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে তারা ও শহরে মিথ্যা সংবাদ প্রচারকারীরা বিরত না হয়, তবে আমি অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে তোমাকে ক্ষমতাবান করে দেব। অতঃপর তারা সেখানে তোমার প্রতিবেশী হয়ে অল্প সময়ই থাকবে,
(আল-আহযাব আয়াত: ৬০)

6 ৬
خُلِقَ مِنۡ مَّآءٍ دَافِقٍ
অনুবাদ: তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে দ্রুতবেগে নির্গত পানি থেকে।
(আত-তারিক আয়াত: ৬)

4 ৪
فِیۡهَا یُفۡرَقُ کُلُّ اَمۡرٍ حَکِیۡمٍ ۙ
অনুবাদ: সে রাতে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়,
(আদ-দুখান আয়াত: ৪)

55 ৫৫
وَ یَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مَا لَا یَنۡفَعُهُمۡ وَ لَا یَضُرُّهُمۡ ؕ وَ کَانَ الۡکَافِرُ عَلٰی رَبِّهٖ ظَهِیۡرًا
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুর ইবাদাত করে, যা তাদের কোন উপকারও করতে পারে না এবং তাদের কোন ক্ষতিও করতে পারে না। আর কাফির তো তার রবের বিরুদ্ধে সাহায্যকারী।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৫৫)

34 ৩৪
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنَّ کَثِیۡرًا مِّنَ الۡاَحۡبَارِ وَ الرُّهۡبَانِ لَیَاۡکُلُوۡنَ اَمۡوَالَ النَّاسِ بِالۡبَاطِلِ وَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ؕ وَ الَّذِیۡنَ یَکۡنِزُوۡنَ الذَّهَبَ وَ الۡفِضَّۃَ وَ لَا یُنۡفِقُوۡنَهَا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ۙ فَبَشِّرۡهُمۡ بِعَذَابٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, নিশ্চয় পন্ডিত ও সংসার বিরাগীদের অনেকেই মানুষের ধন-সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করে, আর তারা আল্লাহর পথে বাধা দেয় এবং যারা সোনা ও রূপা পুঞ্জীভূত করে রাখে, আর তা আল্লাহর রাস্তায় খরচ করে না, তুমি তাদের বেদনাদায়ক আযাবের সুসংবাদ দাও।
(আত-তাওবা আয়াত: ৩৪)

50 ৫০
وَ اَنَّ عَذَابِیۡ هُوَ الۡعَذَابُ الۡاَلِیۡمُ
অনুবাদ: আর আমার আযাবই যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-হিজর আয়াত: ৫০)

51 ৫১
یٰقَوۡمِ لَاۤ اَسۡـَٔلُکُمۡ عَلَیۡهِ اَجۡرًا ؕ اِنۡ اَجۡرِیَ اِلَّا عَلَی الَّذِیۡ فَطَرَنِیۡ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘হে আমার কওম, আমি তোমাদের কাছে এর বিনিময়ে কোন প্রতিদান চাই না। আমার প্রতিদান তো কেবল তাঁরই কাছে যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন। এরপরও কি তোমরা বুঝবে না’?
(হূদ আয়াত: ৫১)

235 ২৩৫
وَ لَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ فِیۡمَا عَرَّضۡتُمۡ بِهٖ مِنۡ خِطۡبَۃِ النِّسَآءِ اَوۡ اَکۡنَنۡتُمۡ فِیۡۤ اَنۡفُسِکُمۡ ؕ عَلِمَ اللّٰهُ اَنَّکُمۡ سَتَذۡکُرُوۡنَهُنَّ وَ لٰکِنۡ لَّا تُوَاعِدُوۡهُنَّ سِرًّا اِلَّاۤ اَنۡ تَقُوۡلُوۡا قَوۡلًا مَّعۡرُوۡفًا ۬ؕ وَ لَا تَعۡزِمُوۡا عُقۡدَۃَ النِّکَاحِ حَتّٰی یَبۡلُغَ الۡکِتٰبُ اَجَلَهٗ ؕ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ یَعۡلَمُ مَا فِیۡۤ اَنۡفُسِکُمۡ فَاحۡذَرُوۡهُ ۚ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ حَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর এতে তোমাদের কোন পাপ নেই যে, তোমরা নারীদেরকে ইশারায় যে প্রস্তাব করবে কিংবা মনে গোপন করে রাখবে। আল্লাহ জেনেছেন যে, তোমরা অবশ্যই তাদেরকে স্মরণ করবে। কিন্তু বিধি মোতাবেক কোন কথা বলা ছাড়া গোপনে তাদেরকে (কোন) প্রতিশ্রুতি দিয়ো না। আর আল্লাহর নির্দেশ (ইদ্দত) তার সময় পূর্ণ করার পূর্বে বিবাহ বন্ধনের সংকল্প করো না। আর জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের অন্তরে যা রয়েছে তা জানেন। সুতরাং তোমরা তাকে ভয় কর এবং জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, সহনশীল।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৩৫)

7 ৭
وَّ کُنۡتُمۡ اَزۡوَاجًا ثَلٰثَۃً
অনুবাদ: আর তোমরা বিভক্ত হয়ে পড়বে তিন দলে
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৭)

2 ২
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تُحِلُّوۡا شَعَآئِرَ اللّٰهِ وَ لَا الشَّهۡرَ الۡحَرَامَ وَ لَا الۡهَدۡیَ وَ لَا الۡقَلَآئِدَ وَ لَاۤ آٰمِّیۡنَ الۡبَیۡتَ الۡحَرَامَ یَبۡتَغُوۡنَ فَضۡلًا مِّنۡ رَّبِّهِمۡ وَ رِضۡوَانًا ؕ وَ اِذَا حَلَلۡتُمۡ فَاصۡطَادُوۡا ؕ وَ لَا یَجۡرِمَنَّکُمۡ شَنَاٰنُ قَوۡمٍ اَنۡ صَدُّوۡکُمۡ عَنِ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ اَنۡ تَعۡتَدُوۡا ۘ وَ تَعَاوَنُوۡا عَلَی الۡبِرِّ وَ التَّقۡوٰی ۪ وَ لَا تَعَاوَنُوۡا عَلَی الۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ ۪ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা অসম্মান করো না আল্লাহর নিদর্শনসমূহের, হারাম মাসের, হারামে প্রেরিত কুরবানীর পশুর, গলায় চি‎হ্ন দেয়া পশুর এবং আপন রবের অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টির অনুসন্ধানে পবিত্র গৃহের অভিমুখীদের। যখন তোমরা হালাল হও, তখন শিকার কর। কোন কওমের শত্রুতা যে, তারা তোমাদেরকে মসজিদে হারাম থেকে বাধা প্রদান করেছে, তোমাদেরকে যেন কখনো প্ররোচিত না করে যে, তোমরা সীমালঙ্ঘন করবে। সৎকর্ম ও তাকওয়ায় তোমরা পরস্পরের সহযোগিতা কর। মন্দকর্ম ও সীমালঙ্ঘনে পরস্পরের সহযোগিতা করো না। আর আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ আযাব প্রদানে কঠোর।
(আল-মায়েদা আয়াত: ২)

36 ৩৬
فَمَالِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا قِبَلَکَ مُهۡطِعِیۡنَ
অনুবাদ: কাফিরদের কী হল যে, তারা তোমার দিকে ছুটছে,
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৩৬)

233 ২৩৩
وَ الۡوَالِدٰتُ یُرۡضِعۡنَ اَوۡلَادَهُنَّ حَوۡلَیۡنِ کَامِلَیۡنِ لِمَنۡ اَرَادَ اَنۡ یُّتِمَّ الرَّضَاعَۃَ ؕ وَ عَلَی الۡمَوۡلُوۡدِ لَهٗ رِزۡقُهُنَّ وَ کِسۡوَتُهُنَّ بِالۡمَعۡرُوۡفِ ؕ لَا تُکَلَّفُ نَفۡسٌ اِلَّا وُسۡعَهَا ۚ لَا تُضَآرَّ وَالِدَۃٌۢ بِوَلَدِهَا وَ لَا مَوۡلُوۡدٌ لَّهٗ بِوَلَدِهٖ ٭ وَ عَلَی الۡوَارِثِ مِثۡلُ ذٰلِکَ ۚ فَاِنۡ اَرَادَا فِصَالًا عَنۡ تَرَاضٍ مِّنۡهُمَا وَ تَشَاوُرٍ فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡهِمَا ؕ وَ اِنۡ اَرَدۡتُّمۡ اَنۡ تَسۡتَرۡضِعُوۡۤا اَوۡلَادَکُمۡ فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ اِذَا سَلَّمۡتُمۡ مَّاۤ اٰتَیۡتُمۡ بِالۡمَعۡرُوۡفِ ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: আর মায়েরা তাদের সন্তানদেরকে পূর্ণ দু’বছর দুধ পান করাবে, (এটা) তার জন্য যে দুধ পান করাবার সময় পূর্ণ করতে চায়। আর পিতার উপর কর্তব্য, বিধি মোতাবেক মাদেরকে খাবার ও পোশাক প্রদান করা। সাধ্যের অতিরিক্ত কোন ব্যক্তিকে দায়িত্ব প্রদান করা হয় না। কষ্ট দেয়া যাবে না কোন মাকে তার সন্তানের জন্য, কিংবা কোন বাবাকে তার সন্তানের জন্য। আর ওয়ারিশের উপর রয়েছে অনুরূপ দায়িত্ব। অতঃপর তারা যদি পরস্পর সম্মতি ও পরামর্শের মাধ্যমে দুধ ছাড়াতে চায়, তাহলে তাদের কোন পাপ হবে না। আর যদি তোমরা তোমাদের সন্তানদেরকে অন্য কারো থেকে দুধ পান করাতে চাও, তাহলেও তোমাদের উপর কোন পাপ নেই, যদি তোমরা বিধি মোতাবেক তাদেরকে যা দেবার তা দিয়ে দাও। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহ তোমরা যা কর, সে সম্পর্কে সম্যক দ্রষ্টা।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৩৩)

150 ১৫০
قُلۡ هَلُمَّ شُهَدَآءَکُمُ الَّذِیۡنَ یَشۡهَدُوۡنَ اَنَّ اللّٰهَ حَرَّمَ هٰذَا ۚ فَاِنۡ شَهِدُوۡا فَلَا تَشۡهَدۡ مَعَهُمۡ ۚ وَ لَا تَتَّبِعۡ اَهۡوَآءَ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا وَ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ وَ هُمۡ بِرَبِّهِمۡ یَعۡدِلُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমাদের সাক্ষীদেরকে নিয়ে আস, যারা সাক্ষ্য দেবে যে, আল্লাহ এটি হারাম করেছেন’। অতএব যদি তারা সাক্ষ্য দেয়, তবে তুমি তাদের সাথে সাক্ষ্য দিয়ো না। আর তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না, যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে, যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না এবং যারা তাদের রবের সমকক্ষ নির্ধারণ করে।
(আল-আনআম আয়াত: ১৫০)

44 ৪৪
قُلۡ لِّلّٰهِ الشَّفَاعَۃُ جَمِیۡعًا ؕ لَهٗ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ ثُمَّ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘সকল সুপারিশ আল্লাহর মালিকানাধীন। আসমানসমূহ ও যমীনের রাজত্ব একমাত্র তাঁরই। তারপর তোমরা তাঁর কাছেই প্রত্যাবর্তিত হবে’।
(আয-যুমার আয়াত: ৪৪)

137 ১৩৭
وَ اَوۡرَثۡنَا الۡقَوۡمَ الَّذِیۡنَ کَانُوۡا یُسۡتَضۡعَفُوۡنَ مَشَارِقَ الۡاَرۡضِ وَ مَغَارِبَهَا الَّتِیۡ بٰرَکۡنَا فِیۡهَا ؕ وَ تَمَّتۡ کَلِمَتُ رَبِّکَ الۡحُسۡنٰی عَلٰی بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ ۬ۙ بِمَا صَبَرُوۡا ؕ وَ دَمَّرۡنَا مَا کَانَ یَصۡنَعُ فِرۡعَوۡنُ وَ قَوۡمُهٗ وَ مَا کَانُوۡا یَعۡرِشُوۡنَ
অনুবাদ: আর যে জাতিকে দুর্বল মনে করা হত আমি তাদেরকে যমীনের পূর্ব ও তার পশ্চিমের উত্তরাধিকারী বানালাম, যেখানে আমি বরকত দিয়েছি এবং বনী ইসরাঈলের উপর তোমার রবের উত্তম বাণী পরিপূর্ণ হল। কারণ তারা ধৈর্য ধারণ করেছে। আর ধ্বংস করে দিলাম যা কিছু তৈরি করেছিল ফির‘আউন ও তার কওম এবং তারা যা নির্মাণ করেছিল।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৩৭)

152 ১৫২
وَلَدَ اللّٰهُ ۙ وَ اِنَّهُمۡ لَکٰذِبُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আল্লাহ সন্তান জন্ম দিয়েছেন’ আর তারা অবশ্যই মিথ্যাবাদী।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৫২)

123 ১২৩
وَ لَقَدۡ نَصَرَکُمُ اللّٰهُ بِبَدۡرٍ وَّ اَنۡتُمۡ اَذِلَّۃٌ ۚ فَاتَّقُوا اللّٰهَ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আল্লাহ তোমাদেরকে বদরে সাহায্য করেছেন অথচ তোমরা ছিলে হীনবল। অতএব তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, আশা করা যায়, তোমরা শোকরগুজার হবে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১২৩)

4 ৪
مَا جَعَلَ اللّٰهُ لِرَجُلٍ مِّنۡ قَلۡبَیۡنِ فِیۡ جَوۡفِهٖ ۚ وَ مَا جَعَلَ اَزۡوَاجَکُمُ الّٰٓیِٴۡ تُظٰهِرُوۡنَ مِنۡهُنَّ اُمَّهٰتِکُمۡ ۚ وَ مَا جَعَلَ اَدۡعِیَآءَکُمۡ اَبۡنَآءَکُمۡ ؕ ذٰلِکُمۡ قَوۡلُکُمۡ بِاَفۡوَاهِکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ یَقُوۡلُ الۡحَقَّ وَ هُوَ یَهۡدِی السَّبِیۡلَ
অনুবাদ: আল্লাহ কোন মানুষের অভ্যন্তরে দু’টি হৃদয় সৃষ্টি করেননি। তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের সাথে তোমরা যিহার* কর, তিনি তাদেরকে তোমাদের জননী করেননি। আর তিনি তোমাদের পোষ্যদেরকে তোমাদের পুত্র করেননি। এগুলো তোমাদের মুখের কথা। আর আল্লাহই সত্য কথা বলেন। আর তিনিই সঠিক পথ দেখান।
(আল-আহযাব আয়াত: ৪)

96 ৯৬
اُحِلَّ لَکُمۡ صَیۡدُ الۡبَحۡرِ وَ طَعَامُهٗ مَتَاعًا لَّکُمۡ وَ لِلسَّیَّارَۃِ ۚ وَ حُرِّمَ عَلَیۡکُمۡ صَیۡدُ الۡبَرِّ مَا دُمۡتُمۡ حُرُمًا ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ الَّذِیۡۤ اِلَیۡهِ تُحۡشَرُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে সমুদ্রের শিকার ও তার খাদ্য; তোমাদের ও মুসাফিরদের ভোগের জন্য। আর স্থলের শিকার তোমাদের উপর হারাম করা হয়েছে যতক্ষণ তোমরা ইহরাম অবস্থায় থাক। আর তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর, যার দিকে তোমাদেরকে একত্র করা হবে।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৯৬)

53 ৫৩
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৫৩)

63 ৬৩
وَ اِذۡ اَخَذۡنَا مِیۡثَاقَکُمۡ وَ رَفَعۡنَا فَوۡقَکُمُ الطُّوۡرَ ؕ خُذُوۡا مَاۤ اٰتَیۡنٰکُمۡ بِقُوَّۃٍ وَّ اذۡکُرُوۡا مَا فِیۡهِ لَعَلَّکُمۡ تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন আমি তোমাদের অঙ্গীকার গ্রহণ করলাম এবং তূর পাহাড়কে তোমাদের উপর উঠালাম আমি (বললাম) ‘তোমাদেরকে যা দিয়েছি, তা শক্তভাবে ধর এবং তাতে যা রয়েছে তা স্মরণ কর, যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করতে পার’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৬৩)

64 ৬৪
حَتّٰۤی اِذَاۤ اَخَذۡنَا مُتۡرَفِیۡهِمۡ بِالۡعَذَابِ اِذَا هُمۡ یَجۡـَٔرُوۡنَ
অনুবাদ: অবশেষে যখন আমি তাদের ভোগবিলাসপূর্ণ জীবনধারীদের আযাব দ্বারা পাকড়াও করব, তখন তারা সজোরে আর্তনাদ করে উঠবে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৬৪)

44 ৪৪
هُنَالِکَ الۡوَلَایَۃُ لِلّٰهِ الۡحَقِّ ؕ هُوَ خَیۡرٌ ثَوَابًا وَّ خَیۡرٌ عُقۡبًا
অনুবাদ: এখানে অভিভাবকত্ব আল্লাহর, যিনি সত্য। তিনিই প্রতিদানে উত্তম এবং পরিণামে শ্রেষ্ঠ।
(আল-কাহফ আয়াত: ৪৪)

95 ৯৫
قَالَ مَا مَکَّنِّیۡ فِیۡهِ رَبِّیۡ خَیۡرٌ فَاَعِیۡنُوۡنِیۡ بِقُوَّۃٍ اَجۡعَلۡ بَیۡنَکُمۡ وَ بَیۡنَهُمۡ رَدۡمًا
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমার রব আমাকে যে সামর্থ্য দিয়েছেন, সেটাই উত্তম। সুতরাং তোমরা আমাকে শ্রম দিয়ে সাহায্য কর। আমি তোমাদের ও তাদের মাঝখানে একটি সুদৃঢ় প্রাচীর নির্মাণ করে দেব’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৯৫)

35 ৩৫
الَّذِیۡنَ اِذَا ذُکِرَ اللّٰهُ وَجِلَتۡ قُلُوۡبُهُمۡ وَ الصّٰبِرِیۡنَ عَلٰی مَاۤ اَصَابَهُمۡ وَ الۡمُقِیۡمِی الصَّلٰوۃِ ۙ وَ مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ یُنۡفِقُوۡنَ
অনুবাদ: যাদের কাছে আল্লাহর কথা উল্লেখ করা হলে তাদের অন্তর কেঁপে ওঠে, যারা তাদের বিপদ-আপদে ধৈর্যধারণ করে, যারা সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৩৫)

89 ৮৯
سَیَقُوۡلُوۡنَ لِلّٰهِ ؕ قُلۡ فَاَنّٰی تُسۡحَرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘আল্লাহ।’ বল, ‘তবুও কীভাবে তোমরা মোহাচ্ছন্ন হয়ে আছ?’
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৮৯)

17 ১৭
فَلۡیَدۡعُ نَادِیَهٗ
অনুবাদ: অতএব, সে তার সভাসদদের আহবান করুক।
(আল-আলাক আয়াত: ১৭)

16 ১৬
اَمِ اتَّخَذَ مِمَّا یَخۡلُقُ بَنٰتٍ وَّ اَصۡفٰکُمۡ بِالۡبَنِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি কি যা সৃষ্টি করেছেন তা থেকে কন্যা সন্তান গ্রহণ করেছেন, আর তোমাদেরকে বিশিষ্ট করেছেন পুত্র সন্তান দ্বারা?
(আয-যুখরুফ আয়াত: ১৬)

4 ৪
تَنۡزِیۡلًا مِّمَّنۡ خَلَقَ الۡاَرۡضَ وَ السَّمٰوٰتِ الۡعُلٰی ؕ
অনুবাদ: যিনি যমীন ও সুউচ্চ আসমানসমূহ সৃষ্টি করেছেন তাঁর নিকট থেকে অবতীর্ণ।
(ত্ব-হা আয়াত: ৪)

20 ২০
مُتَّکِئِیۡنَ عَلٰی سُرُرٍ مَّصۡفُوۡفَۃٍ ۚ وَ زَوَّجۡنٰهُمۡ بِحُوۡرٍ عِیۡنٍ
অনুবাদ: সারিবদ্ধ পালঙ্কে তারা হেলান দিয়ে বসবে; আর আমি তাদেরকে মিলায়ে দেব ডাগরচোখা হূর-এর সাথে।
(আত-তূর আয়াত: ২০)

69 ৬৯
وَ اَشۡرَقَتِ الۡاَرۡضُ بِنُوۡرِ رَبِّهَا وَ وُضِعَ الۡکِتٰبُ وَ جِایۡٓءَ بِالنَّبِیّٖنَ وَ الشُّهَدَآءِ وَ قُضِیَ بَیۡنَهُمۡ بِالۡحَقِّ وَ هُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যমীন তার রবের নূরে আলোকিত হবে, আমলনামা উপস্থিত করা হবে এবং নবী ও সাক্ষীগণকে আনা হবে, তাদের মধ্যে ন্যায়বিচার করা হবে। এমতাবস্থায় যে, তাদের প্রতি যুলম করা হবে না।
(আয-যুমার আয়াত: ৬৯)

28 ২৮
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ قُلۡ لِّاَزۡوَاجِکَ اِنۡ کُنۡـتُنَّ تُرِدۡنَ الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا وَ زِیۡنَتَهَا فَتَعَالَیۡنَ اُمَتِّعۡکُنَّ وَ اُسَرِّحۡکُنَّ سَرَاحًا جَمِیۡلًا
অনুবাদ: হে নবী, তুমি তোমার স্ত্রীদেরকে বল, ‘যদি তোমরা দুনিয়ার জীবন ও তার চাকচিক্য কামনা কর তবে আস, আমি তোমাদের ভোগ-বিলাসের ব্যবস্থা করে দেই এবং উত্তম পন্থায় তোমাদের বিদায় করে দেই’।
(আল-আহযাব আয়াত: ২৮)

84 ৮৪
وَ مَا لَنَا لَا نُؤۡمِنُ بِاللّٰهِ وَ مَا جَآءَنَا مِنَ الۡحَقِّ ۙ وَ نَطۡمَعُ اَنۡ یُّدۡخِلَنَا رَبُّنَا مَعَ الۡقَوۡمِ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমাদের কী হয়েছে যে, আমরা আল্লাহর প্রতি এবং যে সত্য আমাদের কাছে এসেছে তার প্রতি ঈমান আনব না? আর আমরা আশা করব না যে, আমাদের রব আমাদেরকে প্রবেশ করাবেন নেককার সম্প্রদায়ের সাথে’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৮৪)

42 ৪২
مَا تَذَرُ مِنۡ شَیۡءٍ اَتَتۡ عَلَیۡهِ اِلَّا جَعَلَتۡهُ کَالرَّمِیۡمِ
অনুবাদ: ঐ বায়ু যার উপরে এসেছিল তাকে রেখে যায়নি, বরং সবকিছুকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিয়েছিল।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৪২)

59 ৫৯
اِلَّا مَوۡتَتَنَا الۡاُوۡلٰی وَ مَا نَحۡنُ بِمُعَذَّبِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আমাদের প্রথম মৃত্যু ছাড়া, আর আমরা কি আযাবপ্রাপ্ত হব না’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ৫৯)

152 ১৫২
وَ لَقَدۡ صَدَقَکُمُ اللّٰهُ وَعۡدَهٗۤ اِذۡ تَحُسُّوۡنَهُمۡ بِاِذۡنِهٖ ۚ حَتّٰۤی اِذَا فَشِلۡتُمۡ وَ تَنَازَعۡتُمۡ فِی الۡاَمۡرِ وَ عَصَیۡتُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ مَاۤ اَرٰىکُمۡ مَّا تُحِبُّوۡنَ ؕ مِنۡکُمۡ مَّنۡ یُّرِیۡدُ الدُّنۡیَا وَ مِنۡکُمۡ مَّنۡ یُّرِیۡدُ الۡاٰخِرَۃَ ۚ ثُمَّ صَرَفَکُمۡ عَنۡهُمۡ لِیَبۡتَلِیَکُمۡ ۚ وَ لَقَدۡ عَفَا عَنۡکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ ذُوۡ فَضۡلٍ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ তোমাদের কাছে তাঁর ওয়াদা সত্যে পরিণত করেন, যখন তোমরা তাদেরকে হত্যা করছিলে তাঁর নির্দেশে। অবশেষে যখন তোমরা দুর্বল হয়ে গেলে এবং নির্দেশ সম্পর্কে বিবাদ করলে আর তোমরা অবাধ্য হলে তোমরা যা ভালবাসতে তা তোমাদেরকে দেখানোর পর। তোমাদের মধ্যে কেউ দুনিয়া চায় আর কেউ চায় আখিরাত। তারপর আল্লাহ তোমাদেরকে তাদের থেকে ফিরিয়ে দিলেন যাতে তিনি তোমাদেরকে পরীক্ষা করেন। আর অবশ্যই আল্লাহ তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছেন এবং আল্লাহ মুমিনদের উপর অনুগ্রহশীল।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৫২)

31 ৩১
قُلۡ لِّعِبَادِیَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا یُقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ یُنۡفِقُوۡا مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَ یَوۡمٌ لَّا بَیۡعٌ فِیۡهِ وَ لَا خِلٰلٌ
অনুবাদ: আমার বান্দাদের বল, ‘যারা ঈমান এনেছে, তারা যেন সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, ঐ দিন আসার পূর্বে যে দিন কোন বেচা-কেনা থাকবে না এবং থাকবে না বন্ধুত্বও।
(ইবরাহীম আয়াত: ৩১)

142 ১৪২
سَیَقُوۡلُ السُّفَهَآءُ مِنَ النَّاسِ مَا وَلّٰىهُمۡ عَنۡ قِبۡلَتِهِمُ الَّتِیۡ کَانُوۡا عَلَیۡهَا ؕ قُلۡ لِّلّٰهِ الۡمَشۡرِقُ وَ الۡمَغۡرِبُ ؕ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: অচিরেই নির্বোধ লোকেরা বলবে, কীসে তাদেরকে তাদের কিবলা থেকে ফিরাল, যার উপর তারা ছিল? বল, পূর্ব ও পশ্চিম আল্লাহরই। তিনি যাকে চান সোজা পথ দেখান।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৪২)

40 ৪০
فَاَخَذۡنٰهُ وَ جُنُوۡدَهٗ فَنَبَذۡنٰهُمۡ فِی الۡیَمِّ وَ هُوَ مُلِیۡمٌ
অনুবাদ: ফলে আমি তাকে ও তার সৈন্য-সামন্তকে পাকড়াও করলাম। অতঃপর তাদেরকে সমুদ্রে নিক্ষেপ করলাম। সে তো ছিল তিরস্কৃত।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৪০)

9 ৯
اَمَّنۡ هُوَ قَانِتٌ اٰنَآءَ الَّیۡلِ سَاجِدًا وَّ قَآئِمًا یَّحۡذَرُ الۡاٰخِرَۃَ وَ یَرۡجُوۡا رَحۡمَۃَ رَبِّهٖ ؕ قُلۡ هَلۡ یَسۡتَوِی الَّذِیۡنَ یَعۡلَمُوۡنَ وَ الَّذِیۡنَ لَا یَعۡلَمُوۡنَ ؕ اِنَّمَا یَتَذَکَّرُ اُولُوا الۡاَلۡبَابِ
অনুবাদ: যে ব্যক্তি রাতের প্রহরে সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ করে, আখিরাতকে ভয় করে এবং তার রব-এর রহমত প্রত্যাশা করে (সে কি তার সমান যে এরূপ করে না) বল, ‘যারা জানে আর যারা জানে না তারা কি সমান?’ বিবেকবান লোকেরাই কেবল উপদেশ গ্রহণ করে।
(আয-যুমার আয়াত: ৯)

45 ৪৫
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৪৫)

13 ১৩
وَ مَنۡ لَّمۡ یُؤۡمِنۡۢ بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ فَاِنَّاۤ اَعۡتَدۡنَا لِلۡکٰفِرِیۡنَ سَعِیۡرًا
অনুবাদ: আর যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উপর ঈমান আনে না তবে নিশ্চয় আমি কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছি জ্বলন্ত আগুন।
(আল-ফাতহ আয়াত: ১৩)

22 ২২
اِلٰی قَدَرٍ مَّعۡلُوۡمٍ
অনুবাদ: একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ২২)

11 ১১
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ نَافَقُوۡا یَقُوۡلُوۡنَ لِاِخۡوَانِهِمُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ لَئِنۡ اُخۡرِجۡتُمۡ لَنَخۡرُجَنَّ مَعَکُمۡ وَ لَا نُطِیۡعُ فِیۡکُمۡ اَحَدًا اَبَدًا ۙ وَّ اِنۡ قُوۡتِلۡتُمۡ لَنَنۡصُرَنَّکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ یَشۡهَدُ اِنَّهُمۡ لَکٰذِبُوۡنَ
অনুবাদ: তুমি কি মুনাফিকদেরকে দেখনি যারা আহলে কিতাবের মধ্য হতে তাদের কাফির ভাইদেরকে বলে, ‘তোমাদেরকে বের করে দেয়া হলে আমরাও তোমাদের সাথে অবশ্য বেরিয়ে যাব এবং তোমাদের ব্যাপারে আমরা কখনোই কারো আনুগত্য করব না। আর তোমাদের সাথে যুদ্ধ করা হলে আমরা অবশ্যই তোমাদেরকে সাহায্য করব।’ আর আল্লাহ সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, তারা মিথ্যাবাদী।
(আল-হাশর আয়াত: ১১)

86 ৮৬
وَ مَا کُنۡتَ تَرۡجُوۡۤا اَنۡ یُّلۡقٰۤی اِلَیۡکَ الۡکِتٰبُ اِلَّا رَحۡمَۃً مِّنۡ رَّبِّکَ فَلَا تَکُوۡنَنَّ ظَهِیۡرًا لِّلۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি আশা করছিলে না যে, তোমার প্রতি কিতাব (কুরআন) নাযিল করা হবে, বরং তা তোমার রবের পক্ষ থেকে রহমতস্বরূপ। অতএব, তুমি কখনো কাফিরদের জন্য সাহায্যকারী হয়ো না।
(আল-কাসাস আয়াত: ৮৬)

61 ৬১
وَ اِذۡ قُلۡتُمۡ یٰمُوۡسٰی لَنۡ نَّصۡبِرَ عَلٰی طَعَامٍ وَّاحِدٍ فَادۡعُ لَنَا رَبَّکَ یُخۡرِجۡ لَنَا مِمَّا تُنۡۢبِتُ الۡاَرۡضُ مِنۡۢ بَقۡلِهَا وَ قِثَّآئِهَا وَ فُوۡمِهَا وَ عَدَسِهَا وَ بَصَلِهَا ؕ قَالَ اَتَسۡتَبۡدِلُوۡنَ الَّذِیۡ هُوَ اَدۡنٰی بِالَّذِیۡ هُوَ خَیۡرٌ ؕ اِهۡبِطُوۡا مِصۡرًا فَاِنَّ لَکُمۡ مَّا سَاَلۡتُمۡ ؕ وَ ضُرِبَتۡ عَلَیۡهِمُ الذِّلَّۃُ وَ الۡمَسۡکَنَۃُ ٭ وَ بَآءُوۡ بِغَضَبٍ مِّنَ اللّٰهِ ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ کَانُوۡا یَکۡفُرُوۡنَ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ وَ یَقۡتُلُوۡنَ النَّبِیّٖنَ بِغَیۡرِ الۡحَقِّ ؕ ذٰلِکَ بِمَا عَصَوۡا وَّ کَانُوۡا یَعۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তোমরা বললে, ‘হে মূসা, আমরা এক খাবারের উপর কখনো ধৈর্য ধরব না। সুতরাং তুমি আমাদের জন্য তোমার রবের নিকট দো‘আ কর, যেন তিনি আমাদের জন্য বের করেন, ভূমি যে সব্জি, কাঁকড়, রসুন, মসুর ও পেঁয়াজ উৎপন্ন করে, তা’। সে বলল, ‘তোমরা কি যা উত্তম তার পরিবর্তে এমন জিনিস গ্রহণ করছ যা নিম্নমানের? তোমরা কোন এক নগরীতে অবতরণ কর। তবে নিশ্চয় তোমাদের জন্য (সেখানে) থাকবে, যা তোমরা চেয়েছ’। আর তাদের উপর আরোপ করা হয়েছে লাঞ্ছনা ও দারিদ্র্য এবং তারা আল্লাহর ক্রোধের শিকার হল। তা এই কারণে যে, তারা আল্লাহর আয়াতসমূহকে অস্বীকার করত এবং অন্যায়ভাবে নবীদেরকে হত্যা করত। তা এই কারণে যে, তারা নাফরমানী করেছিল এবং তারা সীমালঙ্ঘন করত।
(আল-বাকারা আয়াত: ৬১)

59 ৫৯
یَتَوَارٰی مِنَ الۡقَوۡمِ مِنۡ سُوۡٓءِ مَا بُشِّرَ بِهٖ ؕ اَیُمۡسِکُهٗ عَلٰی هُوۡنٍ اَمۡ یَدُسُّهٗ فِی التُّرَابِ ؕ اَلَا سَآءَ مَا یَحۡکُمُوۡنَ
অনুবাদ: তাকে যে সংবাদ দেয়া হয়েছে, সে দুঃখে সে কওম থেকে আত্মগোপন করে। আপমান সত্ত্বেও কি একে রেখে দেবে, না মাটিতে পুঁতে ফেলবে? জেনে রেখ, তারা যা ফয়সালা করে, তা কতই না মন্দ!
(আন-নাহাল আয়াত: ৫৯)

66 ৬৬
بَلِ ادّٰرَکَ عِلۡمُهُمۡ فِی الۡاٰخِرَۃِ ۟ بَلۡ هُمۡ فِیۡ شَکٍّ مِّنۡهَا ۫۟ بَلۡ هُمۡ مِّنۡهَا عَمُوۡنَ
অনুবাদ: বরং আখিরাত সম্পর্কে তাদের জ্ঞান নিঃশেষ হয়েছে। বরং সে বিষয়ে তারা সন্দেহে আছে; বরং এ ব্যাপারে তারা অন্ধ।
(আন-নামাল আয়াত: ৬৬)

12 ১২
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اجۡتَنِبُوۡا کَثِیۡرًا مِّنَ الظَّنِّ ۫ اِنَّ بَعۡضَ الظَّنِّ اِثۡمٌ وَّ لَا تَجَسَّسُوۡا وَ لَا یَغۡتَبۡ بَّعۡضُکُمۡ بَعۡضًا ؕ اَیُحِبُّ اَحَدُکُمۡ اَنۡ یَّاۡکُلَ لَحۡمَ اَخِیۡهِ مَیۡتًا فَکَرِهۡتُمُوۡهُ ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ تَوَّابٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা অধিক অনুমান থেকে দূরে থাক। নিশ্চয় কোন কোন অনুমান তো পাপ। আর তোমরা গোপন বিষয় অনুসন্ধান করো না এবং একে অপরের গীবত করো না। তোমাদের মধ্যে কি কেউ তার মৃত ভাইয়ের গোশ্ত খেতে পছন্দ করবে? তোমরা তো তা অপছন্দই করে থাক। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ অধিক তাওবা কবূলকারী, অসীম দয়ালু।
(আল-হুজুরাত আয়াত: ১২)

26 ২৬
وَ اذۡکُرُوۡۤا اِذۡ اَنۡتُمۡ قَلِیۡلٌ مُّسۡتَضۡعَفُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ تَخَافُوۡنَ اَنۡ یَّتَخَطَّفَکُمُ النَّاسُ فَاٰوٰىکُمۡ وَ اَیَّدَکُمۡ بِنَصۡرِهٖ وَ رَزَقَکُمۡ مِّنَ الطَّیِّبٰتِ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন তোমরা ছিলে অল্প, তোমাদেরকে দুর্বল মনে করা হত যমীনে। তোমরা আশঙ্কা করতে যে, লোকেরা তোমাদেরকে ছোঁ মেরে তুলে নিয়ে যাবে। অতঃপর তিনি তোমাদেরকে আশ্রয় দিয়েছেন, নিজ সাহায্য দ্বারা তোমাদেরকে শক্তিশালী করেছেন এবং তোমাদেরকে পবিত্র রিয্ক দান করেছেন। যাতে তোমরা শুকরিয়া আদায় কর।
(আল-আনফাল আয়াত: ২৬)

44 ৪৪
یَوۡمَ تَشَقَّقُ الۡاَرۡضُ عَنۡهُمۡ سِرَاعًا ؕ ذٰلِکَ حَشۡرٌ عَلَیۡنَا یَسِیۡرٌ
অনুবাদ: সেদিন তাদের থেকে যমীন বিদীর্ণ হবে এবং লোকেরা দিগ্বিদিক্ ছুটাছুটি করতে থাকবে। এটি এমন এক সমাবেশ যা আমার পক্ষে অতীব সহজ।
(কাফ আয়াত: ৪৪)

37 ৩৭
لَنۡ یَّنَالَ اللّٰهَ لُحُوۡمُهَا وَ لَا دِمَآؤُهَا وَ لٰکِنۡ یَّنَالُهُ التَّقۡوٰی مِنۡکُمۡ ؕ کَذٰلِکَ سَخَّرَهَا لَکُمۡ لِتُکَبِّرُوا اللّٰهَ عَلٰی مَا هَدٰىکُمۡ ؕ وَ بَشِّرِ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহর কাছে পৌঁছে না এগুলোর গোশ্ত ও রক্ত; বরং তাঁর কাছে পৌঁছে তোমাদের তাকওয়া। এভাবেই তিনি সে সবকে তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন, যাতে তোমরা আল্লাহর তাকবীর পাঠ করতে পার, এজন্য যে, তিনি তোমাদেরকে হিদায়াত দান করেছেন; সুতরাং তুমি সৎকর্মশীলদেরকে সুসংবাদ দাও।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৩৭)

127 ১২৭
وَ قَالَ الۡمَلَاُ مِنۡ قَوۡمِ فِرۡعَوۡنَ اَتَذَرُ مُوۡسٰی وَ قَوۡمَهٗ لِیُفۡسِدُوۡا فِی الۡاَرۡضِ وَ یَذَرَکَ وَ اٰلِهَتَکَ ؕ قَالَ سَنُقَتِّلُ اَبۡنَآءَهُمۡ وَ نَسۡتَحۡیٖ نِسَآءَهُمۡ ۚ وَ اِنَّا فَوۡقَهُمۡ قٰهِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর ফির‘আউনের কওমের সভাসদগণ বলল, ‘আপনি কি মূসা ও তার কওমকে ছেড়ে দেবেন যাতে তারা যমীনে ফাসাদ করে এবং আপনাকে ও আপনার উপাস্যগুলোকে বর্জন করে?’ সে বলল, ‘আমরা অতিসত্বর তাদের ছেলেদেরকে হত্যা করব আর মেয়েদেরকে জীবিত রাখব। আর নিশ্চয় আমরা তাদের উপর ক্ষমতাবান।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১২৭)

55 ৫৫
قَالَ اجۡعَلۡنِیۡ عَلٰی خَزَآئِنِ الۡاَرۡضِ ۚ اِنِّیۡ حَفِیۡظٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আমাকে রাষ্ট্রীয় কোষাগারের দায়িত্ব দিন, নিশ্চয় আমি যথাযথ হেফাযতকারী, সুবিজ্ঞ’।
(ইউসুফ আয়াত: ৫৫)

92 ৯২
وَ قِیۡلَ لَهُمۡ اَیۡنَمَا کُنۡتُمۡ تَعۡبُدُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদেরকে বলা হবে, ‘তারা কোথায় যাদের তোমরা ইবাদাত করতে’?
(আশ-শুআরা আয়াত: ৯২)

53 ৫৩
وَ مَا بِکُمۡ مِّنۡ نِّعۡمَۃٍ فَمِنَ اللّٰهِ ثُمَّ اِذَا مَسَّکُمُ الضُّرُّ فَاِلَیۡهِ تَجۡـَٔرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের কাছ যে সব নিআমত আছে, তা আল্লাহর পক্ষ থেকে। অতঃপর দুঃখ-দুর্দশা যখন তোমাদের স্পর্শ করে তখন তোমরা শুধু তার কাছেই ফরিয়াদ কর।
(আন-নাহাল আয়াত: ৫৩)

89 ৮৯
وَ زَکَرِیَّاۤ اِذۡ نَادٰی رَبَّهٗ رَبِّ لَا تَذَرۡنِیۡ فَرۡدًا وَّ اَنۡتَ خَیۡرُ الۡوٰرِثِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর যাকারিয়্যার কথা, যখন সে তার রবকে আহবান করে বলেছিল, ‘হে আমার রব! আমাকে একা রেখো না, তুমি তো শ্রেষ্ঠ মালিকানার অধিকারী’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৮৯)

4 ৪
الَّذِیۡ عَلَّمَ بِالۡقَلَمِ ۙ
অনুবাদ: যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন।
(আল-আলাক আয়াত: ৪)

46 ৪৬
قُلۡ اَرَءَیۡتُمۡ اِنۡ اَخَذَ اللّٰهُ سَمۡعَکُمۡ وَ اَبۡصَارَکُمۡ وَ خَتَمَ عَلٰی قُلُوۡبِکُمۡ مَّنۡ اِلٰهٌ غَیۡرُ اللّٰهِ یَاۡتِیۡکُمۡ بِهٖ ؕ اُنۡظُرۡ کَیۡفَ نُصَرِّفُ الۡاٰیٰتِ ثُمَّ هُمۡ یَصۡدِفُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা আমাকে জানাও, যদি আল্লাহ তোমাদের শ্রবণ ও দৃষ্টিসমূহ কেড়ে নেন এবং তোমাদের অন্তরসমূহে মোহর এঁটে দেন, কে আছে ইলাহ, আল্লাহ ছাড়া, যে তোমাদের এগুলো নিয়ে আসবে’? দেখ, কীভাবে আমি বিভিন্নরূপে নিদর্শনসমূহ বর্ণনা করি, তারপর তারা এড়িয়ে চলে।
(আল-আনআম আয়াত: ৪৬)

41 ৪১
یٰۤاَیُّهَا الرَّسُوۡلُ لَا یَحۡزُنۡکَ الَّذِیۡنَ یُسَارِعُوۡنَ فِی الۡکُفۡرِ مِنَ الَّذِیۡنَ قَالُوۡۤا اٰمَنَّا بِاَفۡوَاهِهِمۡ وَ لَمۡ تُؤۡمِنۡ قُلُوۡبُهُمۡ ۚۛ وَ مِنَ الَّذِیۡنَ هَادُوۡا ۚۛ سَمّٰعُوۡنَ لِلۡکَذِبِ سَمّٰعُوۡنَ لِقَوۡمٍ اٰخَرِیۡنَ ۙ لَمۡ یَاۡتُوۡکَ ؕ یُحَرِّفُوۡنَ الۡکَلِمَ مِنۡۢ بَعۡدِ مَوَاضِعِهٖ ۚ یَقُوۡلُوۡنَ اِنۡ اُوۡتِیۡتُمۡ هٰذَا فَخُذُوۡهُ وَ اِنۡ لَّمۡ تُؤۡتَوۡهُ فَاحۡذَرُوۡا ؕ وَ مَنۡ یُّرِدِ اللّٰهُ فِتۡنَتَهٗ فَلَنۡ تَمۡلِکَ لَهٗ مِنَ اللّٰهِ شَیۡئًا ؕ اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ لَمۡ یُرِدِ اللّٰهُ اَنۡ یُّطَهِّرَ قُلُوۡبَهُمۡ ؕ لَهُمۡ فِی الدُّنۡیَا خِزۡیٌ ۚۖ وَّ لَهُمۡ فِی الۡاٰخِرَۃِ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: হে রাসূল, তোমাকে যেন তারা চিন্তিত না করে, যারা কুফরে দ্রুত ছুটছে- তাদের থেকে, যারা তাদের মুখে বলে ‘ঈমান এনেছি’ কিন্তু তাদের অন্তর ঈমান আনেনি। আর যারা ইয়াহূদী তারা মিথ্যা অধিক শ্রবণকারী, অন্যান্য কওমের প্রতি, যারা তোমার নিকট আসেনি তাদের পক্ষে তারা কান পেতে থাকে। তারা শব্দগুলোকে যথাযথ সুবিন্যস্ত থাকার পরও আপন স্থান থেকে বিকৃত করে। তারা বলে, ‘যদি তোমাদেরকে এটি প্রদান করা হয়, তবে গ্রহণ কর। আর যদি তা তোমাদেরকে প্রদান না করা হয়, তাহলে বর্জন কর’; আর আল্লাহ যাকে ফিতনায় ফেলতে চান, তুমি তার পক্ষে আল্লাহর বিরুদ্ধে কিছুরই ক্ষমতা রাখ না। এরাই হচ্ছে তারা, যাদের অন্তরসমূহকে আল্লাহ পবিত্র করতে চান না। তাদের জন্য রয়েছে দুনিয়াতে লাঞ্ছনা এবং আখিরাতে তাদের জন্য রয়েছে মহাআযাব।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৪১)

25 ২৫
لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا رُسُلَنَا بِالۡبَیِّنٰتِ وَ اَنۡزَلۡنَا مَعَهُمُ الۡکِتٰبَ وَ الۡمِیۡزَانَ لِیَقُوۡمَ النَّاسُ بِالۡقِسۡطِ ۚ وَ اَنۡزَلۡنَا الۡحَدِیۡدَ فِیۡهِ بَاۡسٌ شَدِیۡدٌ وَّ مَنَافِعُ لِلنَّاسِ وَ لِیَعۡلَمَ اللّٰهُ مَنۡ یَّنۡصُرُهٗ وَ رُسُلَهٗ بِالۡغَیۡبِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ قَوِیٌّ عَزِیۡزٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি আমার রাসূলদেরকে স্পষ্ট প্রমাণাদিসহ পাঠিয়েছি এবং তাদের সাথে কিতাব ও (ন্যায়ের) মানদন্ড নাযিল করেছি, যাতে মানুষ সুবিচার প্রতিষ্ঠা করে। আমি আরো নাযিল করেছি লোহা, তাতে প্রচন্ড শক্তি ও মানুষের জন্য বহু কল্যাণ রয়েছে। আর যাতে আল্লাহ জেনে নিতে পারেন, কে না দেখেও তাঁকে ও তাঁর রাসূলদেরকে সাহায্য করে। অবশ্যই আল্লাহ মহাশক্তিধর, মহাপরাক্রমশালী।
(আল-হাদীদ আয়াত: ২৫)

12 ১২
بَلۡ عَجِبۡتَ وَ یَسۡخَرُوۡنَ
অনুবাদ: বরং তুমি বিস্মিত হচ্ছ আর ওরা বিদ্রূপ করছে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১২)

154 ১৫৪
وَ لَا تَقُوۡلُوۡا لِمَنۡ یُّقۡتَلُ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ اَمۡوَاتٌ ؕ بَلۡ اَحۡیَآءٌ وَّ لٰکِنۡ لَّا تَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদেরকে মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত; কিন্তু তোমরা অনুভব করতে পার না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৫৪)

200 ২০০
وَ اِمَّا یَنۡزَغَنَّکَ مِنَ الشَّیۡطٰنِ نَزۡغٌ فَاسۡتَعِذۡ بِاللّٰهِ ؕ اِنَّهٗ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যদি শয়তানের পক্ষ হতে কোন প্ররোচনা তোমাকে প্ররোচিত করে, তবে তুমি আল্লাহর আশ্রয় চাও। নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আল-আরাফ আয়াত: ২০০)

101 ১০১
تِلۡکَ الۡقُرٰی نَقُصُّ عَلَیۡکَ مِنۡ اَنۡۢبَآئِهَا ۚ وَ لَقَدۡ جَآءَتۡهُمۡ رُسُلُهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ ۚ فَمَا کَانُوۡا لِیُؤۡمِنُوۡا بِمَا کَذَّبُوۡا مِنۡ قَبۡلُ ؕ کَذٰلِکَ یَطۡبَعُ اللّٰهُ عَلٰی قُلُوۡبِ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: এ হল সে সব জনপদ, যার কিছু কাহিনী আমি তোমার কাছে বর্ণনা করছি। আর তাদের কাছে তো স্পষ্ট প্রমাণাদিসহ তাদের রাসূলগণ এসেছিল। কিন্তু যা তারা পূর্বে অস্বীকার করেছিল তার প্রতি তারা ঈমান আনার ছিল না। এমনিভাবে আল্লাহ কাফিরদের অন্তরে মোহর মেরে দেন।
(আল-আরাফ আয়াত: ১০১)

34 ৩৪
وَ الصُّبۡحِ اِذَاۤ اَسۡفَرَ
অনুবাদ: প্রভাতের কসম, যখন তা উদ্ভাসিত হয়।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৩৪)

53 ৫৩
وَ اِذۡ اٰتَیۡنَا مُوۡسَی الۡکِتٰبَ وَ الۡفُرۡقَانَ لَعَلَّکُمۡ تَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন আমি মূসাকে দিয়েছিলাম কিতাব ও ফুরকান* যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও।
(আল-বাকারা আয়াত: ৫৩)

32 ৩২
اَلَّذِیۡنَ یَجۡتَنِبُوۡنَ کَبٰٓئِرَ الۡاِثۡمِ وَ الۡفَوَاحِشَ اِلَّا اللَّمَمَ ؕ اِنَّ رَبَّکَ وَاسِعُ الۡمَغۡفِرَۃِ ؕ هُوَ اَعۡلَمُ بِکُمۡ اِذۡ اَنۡشَاَکُمۡ مِّنَ الۡاَرۡضِ وَ اِذۡ اَنۡتُمۡ اَجِنَّۃٌ فِیۡ بُطُوۡنِ اُمَّهٰتِکُمۡ ۚ فَلَا تُزَکُّوۡۤا اَنۡفُسَکُمۡ ؕ هُوَ اَعۡلَمُ بِمَنِ اتَّقٰی
অনুবাদ: যারা ছোট খাট দোষ-ত্রুটি ছাড়া বড় বড় পাপ ও অশ্লীল কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকে, নিশ্চয় তোমার রব ক্ষমার ব্যাপারে উদার, তিনি তোমাদের ব্যাপারে সম্যক অবগত। যখন তিনি তোমাদেরকে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যখন তোমরা তোমাদের মাতৃগর্ভে ভ্রূণরূপে ছিলে। কাজেই তোমরা আত্মপ্রশংসা করো না। কে তাকওয়া অবলম্বন করেছে, সে সম্পর্কে তিনিই সম্যক অবগত।
(আন-নাজম আয়াত: ৩২)

73 ৭৩
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৭৩)

26 ২৬
قُلۡ اِنَّمَا الۡعِلۡمُ عِنۡدَ اللّٰهِ ۪ وَ اِنَّمَاۤ اَنَا نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: বল, ‘এ বিষয়ের জ্ঞান আল্লাহরই নিকট। আর আমি তো স্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র’।
(আল-মুলক আয়াত: ২৬)

48 ৪৮
اَللّٰهُ الَّذِیۡ یُرۡسِلُ الرِّیٰحَ فَتُثِیۡرُ سَحَابًا فَیَبۡسُطُهٗ فِی السَّمَآءِ کَیۡفَ یَشَآءُ وَ یَجۡعَلُهٗ کِسَفًا فَتَرَی الۡوَدۡقَ یَخۡرُجُ مِنۡ خِلٰلِهٖ ۚ فَاِذَاۤ اَصَابَ بِهٖ مَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِهٖۤ اِذَا هُمۡ یَسۡتَبۡشِرُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ, যিনি বাতাস প্রেরণ করেন ফলে তা মেঘমালাকে ধাওয়া করে; অতঃপর তিনি মেঘমালাকে যেমন ইচ্ছা আকাশে ছড়িয়ে দেন এবং তাকে খন্ড- বিখন্ড করে দেন, ফলে তুমি দেখতে পাও, তার মধ্য থেকে নির্গত হয় বারিধারা। অতঃপর যখন তিনি তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাদের উপর ইচ্ছা বারি বর্ষণ করেন, তখন তারা হয় আনন্দিত।
(আর-রুম আয়াত: ৪৮)

47 ৪৭
اَمۡ عِنۡدَهُمُ الۡغَیۡبُ فَهُمۡ یَکۡتُبُوۡنَ
অনুবাদ: অথবা তাদের কাছে কি ‘গায়েব’ (লওহে মাহফুয) আছে যে, তারা লিখে রাখছে।
(আল-কলম আয়াত: ৪৭)

140 ১৪০
قَالَ اَغَیۡرَ اللّٰهِ اَبۡغِیۡکُمۡ اِلٰـهًا وَّ هُوَ فَضَّلَکُمۡ عَلَی الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আল্লাহ ছাড়া আমি কি তোমাদের জন্য অন্য ইলাহ সন্ধান করব অথচ তিনি তোমাদেরকে সকল সৃষ্টির উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন?’
(আল-আরাফ আয়াত: ১৪০)

13 ১৩
وَ اَنَا اخۡتَرۡتُکَ فَاسۡتَمِعۡ لِمَا یُوۡحٰی
অনুবাদ: ‘আর আমি তোমাকে মনোনীত করেছি, সুতরাং যা ওহীরূপে পাঠানো হচ্ছে তা মনোযোগ দিয়ে শুন’।
(ত্ব-হা আয়াত: ১৩)

108 ১০৮
وَّ یَقُوۡلُوۡنَ سُبۡحٰنَ رَبِّنَاۤ اِنۡ کَانَ وَعۡدُ رَبِّنَا لَمَفۡعُوۡلًا
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘পবিত্র মহান আমাদের রব! আমাদের রবের ওয়াদা অবশ্যই কার্যকর হয়ে থাকে’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১০৮)

5 ৫
فَوَسَطۡنَ بِهٖ جَمۡعًا ۙ
অনুবাদ: অতঃপর এর দ্বারা শত্রুদলের ভেতরে ঢুকে পড়ে;
(আল-আদিয়াত আয়াত: ৫)

52 ৫২
قُلۡ اَرَءَیۡتُمۡ اِنۡ کَانَ مِنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ ثُمَّ کَفَرۡتُمۡ بِهٖ مَنۡ اَضَلُّ مِمَّنۡ هُوَ فِیۡ شِقَاقٍۭ بَعِیۡدٍ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা কি লক্ষ্য করেছ, তা যদি (কুরআন) আল্লাহর কাছ থেকে এসে থাকে আর তোমরা তা অস্বীকার কর, তবে যে ব্যক্তি ঘোর বিরোধিতায় লিপ্ত তার চেয়ে অধিক ভ্রষ্ট আর কে’?
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৫২)

5 ৫
وَ الَّذِیۡنَ سَعَوۡ فِیۡۤ اٰیٰتِنَا مُعٰجِزِیۡنَ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ عَذَابٌ مِّنۡ رِّجۡزٍ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যারা আমার আয়াতসমূহকে ব্যর্থ করে দেয়ার চেষ্টা চালায়, তাদেরই জন্য রয়েছে কঠোর পীড়াদায়ক আযাব।
(সাবা আয়াত: ৫)

39 ৩৯
اُذِنَ لِلَّذِیۡنَ یُقٰتَلُوۡنَ بِاَنَّهُمۡ ظُلِمُوۡا ؕ وَ اِنَّ اللّٰهَ عَلٰی نَصۡرِهِمۡ لَقَدِیۡرُۨ
অনুবাদ: যুদ্ধের অনুমতি দেয়া হল তাদেরকে, যাদেরকে আক্রমণ করা হচ্ছে। কারণ তাদের ওপর নির্যাতন করা হয়েছে। নিশ্চয় আল্লাহ তাদেরকে বিজয় দানে সক্ষম।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৩৯)

3 ৩
ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ اٰمَنُوۡا ثُمَّ کَفَرُوۡا فَطُبِعَ عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ فَهُمۡ لَا یَفۡقَهُوۡنَ
অনুবাদ: তা এ জন্য যে, তারা ঈমান এনেছিল তারপর কুফরী করেছিল। ফলে তাদের অন্তরসমূহে মোহর লাগিয়ে দেয়া হয়েছে। তাই তারা বুঝতে পারছে না।
(আল-মুনাফিকূন আয়াত: ৩)

30 ৩০
وَ یٰقَوۡمِ مَنۡ یَّنۡصُرُنِیۡ مِنَ اللّٰهِ اِنۡ طَرَدۡتُّهُمۡ ؕ اَفَلَا تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘হে আমার কওম, যদি আমি তাদেরকে তাড়িয়ে দেই, তবে আল্লাহর আযাব থেকে কে আমাকে সাহায্য করবে? এরপরও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না’?
(হূদ আয়াত: ৩০)

132 ১৩২
وَ لِکُلٍّ دَرَجٰتٌ مِّمَّا عَمِلُوۡا ؕ وَ مَا رَبُّکَ بِغَافِلٍ عَمَّا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা যা করে, সে অনুসারে প্রত্যেকের মর্যাদা রয়েছে এবং তোমার রব তারা যা করে সে সম্পর্কে গাফিল নন।
(আল-আনআম আয়াত: ১৩২)

99 ৯৯
مَا عَلَی الرَّسُوۡلِ اِلَّا الۡبَلٰغُ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ مَا تُبۡدُوۡنَ وَ مَا تَکۡتُمُوۡنَ
অনুবাদ: প্রচার ব্যতীত রাসূলের কোন দায়িত্ব নেই। আর তোমরা যা প্রকাশ কর এবং যা গোপন কর আল্লাহ তা জানেন।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৯৯)

34 ৩৪
ادۡخُلُوۡهَا بِسَلٰمٍ ؕ ذٰلِکَ یَوۡمُ الۡخُلُوۡدِ
অনুবাদ: তোমরা তাতে শান্তির সাথে প্রবেশ কর। এটাই স্থায়িত্বের দিন।
(কাফ আয়াত: ৩৪)

33 ৩৩
قَالَ رَبِّ اِنِّیۡ قَتَلۡتُ مِنۡهُمۡ نَفۡسًا فَاَخَافُ اَنۡ یَّقۡتُلُوۡنِ
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমি তাদের এক ব্যক্তিকে হত্যা করেছি, তাই আমি আশঙ্কা করছি যে, তারা আমাকে হত্যা করবে’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৩৩)

103 ১০৩
لَا تُدۡرِکُهُ الۡاَبۡصَارُ ۫ وَ هُوَ یُدۡرِکُ الۡاَبۡصَارَ ۚ وَ هُوَ اللَّطِیۡفُ الۡخَبِیۡرُ
অনুবাদ: চক্ষুসমূহ তাকে আয়ত্ব করতে পারে না। আর তিনি চক্ষুসমূহকে আয়ত্ব করেন। আর তিনি সূক্ষ্মদর্শী, সম্যক অবহিত।
(আল-আনআম আয়াত: ১০৩)

84 ৮৪
وَ تَوَلّٰی عَنۡهُمۡ وَ قَالَ یٰۤاَسَفٰی عَلٰی یُوۡسُفَ وَ ابۡیَضَّتۡ عَیۡنٰهُ مِنَ الۡحُزۡنِ فَهُوَ کَظِیۡمٌ
অনুবাদ: আর তাদের থেকে সে মুখ ফিরিয়ে নিল এবং বলল, ‘ইউসুফের জন্য আফসোস’! আর দুঃখে তার চক্ষুদ্বয় সাদা হয়ে গেল, কিন্তু সে তো সংবরণকারী।
(ইউসুফ আয়াত: ৮৪)

16 ১৬
یَّهۡدِیۡ بِهِ اللّٰهُ مَنِ اتَّبَعَ رِضۡوَانَهٗ سُبُلَ السَّلٰمِ وَ یُخۡرِجُهُمۡ مِّنَ الظُّلُمٰتِ اِلَی النُّوۡرِ بِاِذۡنِهٖ وَ یَهۡدِیۡهِمۡ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ
অনুবাদ: এর মাধ্যমে আল্লাহ তাদেরকে শান্তির পথ দেখান, যারা তাঁর সন্তুষ্টির অনুসরণ করে এবং তাঁর অনুমতিতে তিনি তাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করেন। আর তাদেরকে সরল পথের দিকে হিদায়াত দেন।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১৬)

80 ৮০
وَ اَمَّا الۡغُلٰمُ فَکَانَ اَبَوٰهُ مُؤۡمِنَیۡنِ فَخَشِیۡنَاۤ اَنۡ یُّرۡهِقَهُمَا طُغۡیَانًا وَّ کُفۡرًا
অনুবাদ: ‘আর বালকটির বিষয় হল, তার পিতা-মাতা ছিল মুমিন। অতঃপর আমি আশংকা* করলাম যে, সে সীমালংঘন ও কুফরী দ্বারা তাদেরকে অতিষ্ঠ করে তুলবে’।
(আল-কাহফ আয়াত: ৮০)

21 ২১
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ২১)

158 ১৫৮
قُلۡ یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اِنِّیۡ رَسُوۡلُ اللّٰهِ اِلَیۡکُمۡ جَمِیۡعَۨا الَّذِیۡ لَهٗ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ یُحۡیٖ وَ یُمِیۡتُ ۪ فَاٰمِنُوۡا بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهِ النَّبِیِّ الۡاُمِّیِّ الَّذِیۡ یُؤۡمِنُ بِاللّٰهِ وَ کَلِمٰتِهٖ وَ اتَّبِعُوۡهُ لَعَلَّکُمۡ تَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে মানুষ, আমি তোমাদের সবার প্রতি আল্লাহর রাসূল, যার রয়েছে আসমানসমূহ ও যমীনের রাজত্ব। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। তিনি জীবন দান করেন ও মৃত্যু দেন। সুতরাং তোমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান আন ও তাঁর প্রেরিত উম্মী নবীর প্রতি, যে আল্লাহ ও তাঁর বাণীসমূহের প্রতি ঈমান রাখে। আর তোমরা তার অনুসরণ কর, আশা করা যায়, তোমরা হিদায়াত লাভ করবে।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৫৮)

111 ১১১
یَوۡمَ تَاۡتِیۡ کُلُّ نَفۡسٍ تُجَادِلُ عَنۡ نَّفۡسِهَا وَ تُوَفّٰی کُلُّ نَفۡسٍ مَّا عَمِلَتۡ وَ هُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: (স্মরণ কর সে দিনের কথা) যেদিন প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের পক্ষে যুক্তি-তর্ক নিয়ে উপস্থিত হবে এবং প্রত্যেককে ব্যক্তি সে যা আমল করেছে তা পরিপূর্ণরূপে দেয়া হবে এবং তাদের প্রতি যুলম করা হবে না।
(আন-নাহাল আয়াত: ১১১)

23 ২৩
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ لَعَنَهُمُ اللّٰهُ فَاَصَمَّهُمۡ وَ اَعۡمٰۤی اَبۡصَارَهُمۡ
অনুবাদ: এরাই যাদেরকে আল্লাহ লানত করেছেন, ফলে তাদেরকে বধির ও তাদের দৃষ্টিসমূহকে অন্ধ করে দিয়েছেন।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ২৩)

132 ১৩২
وَ قَالُوۡا مَهۡمَا تَاۡتِنَا بِهٖ مِنۡ اٰیَۃٍ لِّتَسۡحَرَنَا بِهَا ۙ فَمَا نَحۡنُ لَکَ بِمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলল, ‘তুমি আমাদেরকে যাদু করার জন্য যে কোন নিদর্শন আমাদের কাছে নিয়ে আস না কেন আমরা তো তোমার প্রতি ঈমান আনব না।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১৩২)

27 ২৭
وَ لَوۡ تَرٰۤی اِذۡ وُقِفُوۡا عَلَی النَّارِ فَقَالُوۡا یٰلَیۡتَنَا نُرَدُّ وَ لَا نُکَذِّبَ بِاٰیٰتِ رَبِّنَا وَ نَکُوۡنَ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তুমি দেখতে, যখন তাদেরকে আগুনের উপর আটকানো হবে, তখন তারা বলবে, ‘হায়! যদি আমাদেরকে ফেরত পাঠানো হত। আর আমরা আমাদের রবের আয়াতসমূহ অস্বীকার না করতাম এবং আমরা মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত হতাম!’
(আল-আনআম আয়াত: ২৭)

7 ৭
وَّ نَرٰىهُ قَرِیۡبًا ؕ
অনুবাদ: আর আমি দেখছি তা আসন্ন।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ৭)

72 ৭২
قَالَ هَلۡ یَسۡمَعُوۡنَکُمۡ اِذۡ تَدۡعُوۡنَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘যখন তোমরা ডাক তখন তারা কি তোমাদের সে ডাক শুনতে পায়?’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৭২)

87 ৮৭
وَ لَا تُخۡزِنِیۡ یَوۡمَ یُبۡعَثُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আর যেদিন পুনরুত্থিত করা হবে সেদিন আমাকে লাঞ্ছিত করবেন না’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৮৭)

11 ১১
یَّغۡشَی النَّاسَ ؕ هٰذَا عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: যা মানুষদেরকে আচ্ছন্ন করে ফেলবে: এটি যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আদ-দুখান আয়াত: ১১)

4 ৪
هُوَ الَّذِیۡۤ اَنۡزَلَ السَّکِیۡنَۃَ فِیۡ قُلُوۡبِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ لِیَزۡدَادُوۡۤا اِیۡمَانًا مَّعَ اِیۡمَانِهِمۡ ؕ وَ لِلّٰهِ جُنُوۡدُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلِیۡمًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: তিনিই মুমিনদের অন্তরে প্রশান্তি নাযিল করেছিলেন যেন তাদের ঈমানের সাথে ঈমান বৃদ্ধি পায়; এবং আসমানসমূহ ও যমীনের বাহিনীগুলো আল্লাহরই; আর আল্লাহ হলেন সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
(আল-ফাতহ আয়াত: ৪)

223 ২২৩
یُّلۡقُوۡنَ السَّمۡعَ وَ اَکۡثَرُهُمۡ کٰذِبُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কান পেতে থাকে এবং তাদের অধিকাংশই মিথ্যাবাদী।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২২৩)

47 ৪৭
فَقَالُوۡۤا اَنُؤۡمِنُ لِبَشَرَیۡنِ مِثۡلِنَا وَ قَوۡمُهُمَا لَنَا عٰبِدُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা বলল, আমরা কি আমাদের মতই দু’জন মানুষের প্রতি ঈমান আনব অথচ তাদের কওম আমাদের সেবাদাস।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৪৭)

36 ৩৬
نَذِیۡرًا لِّلۡبَشَرِ
অনুবাদ: মানুষের জন্য সতর্ককারীস্বরূপ।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৩৬)

28 ২৮
یَعۡلَمُ مَا بَیۡنَ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ مَا خَلۡفَهُمۡ وَ لَا یَشۡفَعُوۡنَ ۙ اِلَّا لِمَنِ ارۡتَضٰی وَ هُمۡ مِّنۡ خَشۡیَتِهٖ مُشۡفِقُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের সামনে ও পেছনে যা কিছু আছে সবই তিনি জানেন। আর তারা শুধু তাদের জন্যই সুপারিশ করে যাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট। তারা তাঁর ভয়ে ভীত।*
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ২৮)

3 ৩
اِنَّ شَانِئَکَ هُوَ الۡاَبۡتَرُ
অনুবাদ: নিশ্চয় তোমার প্রতি শত্রুতা পোষণকারীই নির্বংশ।
(আল-কাউসার আয়াত: ৩)

56 ৫৬
فَمَا کَانَ جَوَابَ قَوۡمِهٖۤ اِلَّاۤ اَنۡ قَالُوۡۤا اَخۡرِجُوۡۤا اٰلَ لُوۡطٍ مِّنۡ قَرۡیَتِکُمۡ ۚ اِنَّهُمۡ اُنَاسٌ یَّتَطَهَّرُوۡنَ
অনুবাদ: ফলে তার কওমের জবাব একমাত্র এই ছিল যে, ‘লূতের পরিবারকে তোমাদের জনপদ থেকে বের করে দাও। নিশ্চয় এরা এমন লোক যারা পবিত্র থাকতে চায়’।
(আন-নামাল আয়াত: ৫৬)

12 ১২
وَ صَاحِبَتِهٖ وَ اَخِیۡهِ
অনুবাদ: আর তার স্ত্রী ও ভাইকে,
(আল-মাআরিজ আয়াত: ১২)

71 ৭১
وَ یَعۡبُدُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مَا لَمۡ یُنَزِّلۡ بِهٖ سُلۡطٰنًا وَّ مَا لَیۡسَ لَهُمۡ بِهٖ عِلۡمٌ ؕ وَ مَا لِلظّٰلِمِیۡنَ مِنۡ نَّصِیۡرٍ
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুর ইবাদাত করে, যে সম্পর্কে তিনি কোন প্রমাণ নাযিল করেননি এবং যে ব্যাপারে তাদেরও কোন জ্ঞান নেই। আর যালিমদের কোন সাহায্যকারী নেই।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৭১)

85 ৮৫
قَالُوۡا تَاللّٰهِ تَفۡتَؤُا تَذۡکُرُ یُوۡسُفَ حَتّٰی تَکُوۡنَ حَرَضًا اَوۡ تَکُوۡنَ مِنَ الۡهٰلِکِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আল্লাহর কসম, আপনি তো ইউসুফকে স্মরণ করতেই থাকবেন, যতক্ষণ না আপনি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছবেন অথবা ধ্বংস হয়ে যাবেন’।
(ইউসুফ আয়াত: ৮৫)

59 ৫৯
کَذٰلِکَ یَطۡبَعُ اللّٰهُ عَلٰی قُلُوۡبِ الَّذِیۡنَ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: এমনিভাবে আল্লাহ মোহর মেরে দেন তাদের হৃদয়সমূহে যারা জানে না।
(আর-রুম আয়াত: ৫৯)

34 ৩৪
قَالَ لِلۡمَلَاِ حَوۡلَهٗۤ اِنَّ هٰذَا لَسٰحِرٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: ফির‘আউন তার আশপাশের পারিষদদের উদ্দেশ্যে বলল, ‘এ তো এক বিজ্ঞ যাদুকর।’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৩৪)

89 ৮৯
مَنۡ جَآءَ بِالۡحَسَنَۃِ فَلَهٗ خَیۡرٌ مِّنۡهَا ۚ وَ هُمۡ مِّنۡ فَزَعٍ یَّوۡمَئِذٍ اٰمِنُوۡنَ
অনুবাদ: যে ব্যক্তি সৎকাজ নিয়ে আসবে তার জন্য থাকবে তা থেকে উত্তম প্রতিদান এবং সেদিনের ভীতিকর অবস্থা থেকে তারা নিরাপদ থাকবে।
(আন-নামাল আয়াত: ৮৯)

27 ২৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ لَیُسَمُّوۡنَ الۡمَلٰٓئِکَۃَ تَسۡمِیَۃَ الۡاُنۡثٰی
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না, তারাই ফেরেশতাদেরকে নারীবাচক নামে নামকরণ করে থাকে।
(আন-নাজম আয়াত: ২৭)

93 ৯৩
اَلَّا تَتَّبِعَنِ ؕ اَفَعَصَیۡتَ اَمۡرِیۡ
অনুবাদ: যে তুমি আমার অনুসরণ করলে না? তাহলে তুমিও কি আমার আদেশ অমান্য করেছ’?
(ত্ব-হা আয়াত: ৯৩)

31 ৩১
وَ قُلۡ لِّلۡمُؤۡمِنٰتِ یَغۡضُضۡنَ مِنۡ اَبۡصَارِهِنَّ وَ یَحۡفَظۡنَ فُرُوۡجَهُنَّ وَ لَا یُبۡدِیۡنَ زِیۡنَتَهُنَّ اِلَّا مَا ظَهَرَ مِنۡهَا وَ لۡیَضۡرِبۡنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلٰی جُیُوۡبِهِنَّ ۪ وَ لَا یُبۡدِیۡنَ زِیۡنَتَهُنَّ اِلَّا لِبُعُوۡلَتِهِنَّ اَوۡ اٰبَآئِهِنَّ اَوۡ اٰبَآءِ بُعُوۡلَتِهِنَّ اَوۡ اَبۡنَآئِهِنَّ اَوۡ اَبۡنَآءِ بُعُوۡلَتِهِنَّ اَوۡ اِخۡوَانِهِنَّ اَوۡ بَنِیۡۤ اِخۡوَانِهِنَّ اَوۡ بَنِیۡۤ اَخَوٰتِهِنَّ اَوۡ نِسَآئِهِنَّ اَوۡ مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُهُنَّ اَوِ التّٰبِعِیۡنَ غَیۡرِ اُولِی الۡاِرۡبَۃِ مِنَ الرِّجَالِ اَوِ الطِّفۡلِ الَّذِیۡنَ لَمۡ یَظۡهَرُوۡا عَلٰی عَوۡرٰتِ النِّسَآءِ ۪ وَ لَا یَضۡرِبۡنَ بِاَرۡجُلِهِنَّ لِیُعۡلَمَ مَا یُخۡفِیۡنَ مِنۡ زِیۡنَتِهِنَّ ؕ وَ تُوۡبُوۡۤا اِلَی اللّٰهِ جَمِیۡعًا اَیُّهَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ لَعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: আর মুমিন নারীদেরকে বল, যেন তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। আর যা সাধারণত প্রকাশ পায় তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য তারা প্রকাশ করবে না। তারা যেন তাদের ওড়না দিয়ে বক্ষদেশকে আবৃত করে রাখে। আর তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, নিজদের ছেলে, স্বামীর ছেলে, ভাই, ভাই এর ছেলে, বোনের ছেলে, আপন নারীগণ, তাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে, অধীনস্থ যৌনকামনামুক্ত পুরুষ অথবা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ছাড়া কারো কাছে নিজদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। আর তারা যেন নিজদের গোপন সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য সজোরে পদচারণা না করে। হে মুমিনগণ, তোমরা সকলেই আল্লাহর নিকট তাওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।
(আন-নূর আয়াত: ৩১)

26 ২৬
وَ قَالَ نُوۡحٌ رَّبِّ لَا تَذَرۡ عَلَی الۡاَرۡضِ مِنَ الۡکٰفِرِیۡنَ دَیَّارًا
অনুবাদ: আর নূহ বলল, ‘হে আমার রব! যমীনের উপর কোন কাফিরকে অবশিষ্ট রাখবেন না’।
(নূহ আয়াত: ২৬)

52 ৫২
وَ لَقَدۡ جِئۡنٰهُمۡ بِکِتٰبٍ فَصَّلۡنٰهُ عَلٰی عِلۡمٍ هُدًی وَّ رَحۡمَۃً لِّقَوۡمٍ یُّؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তো তাদের নিকট এমন কিতাব নিয়ে এসেছি, যা আমি জ্ঞানের ভিত্তিতে বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। তা হিদায়াত ও রহমতস্বরূপ এমন জাতির জন্য, যারা ঈমান রাখে।
(আল-আরাফ আয়াত: ৫২)

37 ৩৭
لِکُلِّ امۡرِئٍ مِّنۡهُمۡ یَوۡمَئِذٍ شَاۡنٌ یُّغۡنِیۡهِ
অনুবাদ: সেদিন তাদের প্রত্যেকেরই একটি গুরুতর অবস্থা থাকবে, যা তাকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখবে।
(আবাসা আয়াত: ৩৭)

29 ২৯
وَ مِنۡ اٰیٰتِهٖ خَلۡقُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا بَثَّ فِیۡهِمَا مِنۡ دَآبَّۃٍ ؕ وَ هُوَ عَلٰی جَمۡعِهِمۡ اِذَا یَشَآءُ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টি এবং এতদোভয়ের মধ্যে তিনি যে সব জীব-জন্তু ছড়িয়ে দিয়েছেন সেগুলো। তিনি যখন ইচ্ছা তখনই এগুলোকে একত্র করতে সক্ষম।
(আশ-শূরা আয়াত: ২৯)

72 ৭২
وَ وَهَبۡنَا لَهٗۤ اِسۡحٰقَ ؕ وَ یَعۡقُوۡبَ نَافِلَۃً ؕ وَ کُلًّا جَعَلۡنَا صٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাকে দান করেছিলাম ইসহাক ও ইয়াকূবকে অতিরিক্ত হিসেবে; আর তাদের প্রত্যেককেই আমি সৎকর্মশীল করেছিলাম।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৭২)

76 ৭৬
وَ اِنَّهَا لَبِسَبِیۡلٍ مُّقِیۡمٍ
অনুবাদ: আর নিশ্চয়ই তা পথের পাশেই বিদ্যমান ।
(আল-হিজর আয়াত: ৭৬)

67 ৬৭
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে?
(আর-রাহমান আয়াত: ৬৭)

6 ৬
ذٰلِکَ بِاَنَّهٗ کَانَتۡ تَّاۡتِیۡهِمۡ رُسُلُهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ فَقَالُوۡۤا اَبَشَرٌ یَّهۡدُوۡنَنَا ۫ فَکَفَرُوۡا وَ تَوَلَّوۡا وَّ اسۡتَغۡنَی اللّٰهُ ؕ وَ اللّٰهُ غَنِیٌّ حَمِیۡدٌ
অনুবাদ: এটি এ জন্য যে, তাদের রাসূলগণ তাদের নিকট সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলী নিয়ে আসত, অথচ তারা বলত, মানুষই কি আমাদের পথ প্রদর্শন করবে? অতঃপর তারা কুফরী করল এবং মুখ ফিরিয়ে নিল। আর আল্লাহ বে-পরওয়াই দেখালেন এবং আল্লাহ অভাবমুক্ত পরম, প্রশংসিত।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ৬)

89 ৮৯
وَ لَمَّا جَآءَهُمۡ کِتٰبٌ مِّنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ مُصَدِّقٌ لِّمَا مَعَهُمۡ ۙ وَ کَانُوۡا مِنۡ قَبۡلُ یَسۡتَفۡتِحُوۡنَ عَلَی الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ۚۖ فَلَمَّا جَآءَهُمۡ مَّا عَرَفُوۡا کَفَرُوۡا بِهٖ ۫ فَلَعۡنَۃُ اللّٰهِ عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদের কাছে, তাদের সাথে যা আছে, আল্লাহর পক্ষ থেকে তার সত্যায়নকারী কিতাব এল, অথচ তারা পূর্বে কাফিরদের উপর বিজয় কামনা করত। সুতরাং যখন তাদের নিকট এল যা তারা চিনত, তখন তারা তা অস্বীকার করল। অতএব কাফিরদের উপর আল্লাহর লা‘নত।
(আল-বাকারা আয়াত: ৮৯)

51 ৫১
قَالَ فَمَا بَالُ الۡقُرُوۡنِ الۡاُوۡلٰی
অনুবাদ: ফির‘আউন বলল, ‘তাহলে অতীত যুগের লোকদের অবস্থা কী’?
(ত্ব-হা আয়াত: ৫১)

63 ৬৩
بَلۡ قُلُوۡبُهُمۡ فِیۡ غَمۡرَۃٍ مِّنۡ هٰذَا وَ لَهُمۡ اَعۡمَالٌ مِّنۡ دُوۡنِ ذٰلِکَ هُمۡ لَهَا عٰمِلُوۡنَ
অনুবাদ: বরং তাদের অন্তরসমূহ এ বিষয়ে বিভ্রান্তিতে রয়েছে। এছাড়া তাদের আরও আনেক আমল রয়েছে, যা তারা করছে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৬৩)

15 ১৫
وَ وَصَّیۡنَا الۡاِنۡسَانَ بِوَالِدَیۡهِ اِحۡسٰنًا ؕ حَمَلَتۡهُ اُمُّهٗ کُرۡهًا وَّ وَضَعَتۡهُ کُرۡهًا ؕ وَ حَمۡلُهٗ وَ فِصٰلُهٗ ثَلٰثُوۡنَ شَهۡرًا ؕ حَتّٰۤی اِذَا بَلَغَ اَشُدَّهٗ وَ بَلَغَ اَرۡبَعِیۡنَ سَنَۃً ۙ قَالَ رَبِّ اَوۡزِعۡنِیۡۤ اَنۡ اَشۡکُرَ نِعۡمَتَکَ الَّتِیۡۤ اَنۡعَمۡتَ عَلَیَّ وَ عَلٰی وَالِدَیَّ وَ اَنۡ اَعۡمَلَ صَالِحًا تَرۡضٰهُ وَ اَصۡلِحۡ لِیۡ فِیۡ ذُرِّیَّتِیۡ ۚؕ اِنِّیۡ تُبۡتُ اِلَیۡکَ وَ اِنِّیۡ مِنَ الۡمُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি মানুষকে তার মাতা-পিতার প্রতি সদয় ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছি। তার মা তাকে অতিকষ্টে গর্ভে ধারণ করেছে এবং অতি কষ্টে তাকে প্রসব করেছে। তার গর্ভধারণ ও দুধপান ছাড়ানোর সময় লাগে ত্রিশ মাস। অবশেষে যখন সে তার শক্তির পূর্ণতায় পৌঁছে এবং চল্লিশ বছরে উপনীত হয়, তখন সে বলে, ‘হে আমার রব, আমাকে সামর্থ্য দাও, তুমি আমার উপর ও আমার মাতা-পিতার উপর যে নিআমত দান করেছ, তোমার সে নিআমতের যেন আমি শোকর আদায় করতে পারি এবং আমি যেন সৎকর্ম করতে পারি, যা তুমি পছন্দ কর। আর আমার জন্য তুমি আমার বংশধরদের মধ্যে সংশোধন করে দাও। নিশ্চয় আমি তোমার কাছে তাওবা করলাম এবং নিশ্চয় আমি মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ১৫)

92 ৯২
فَوَ رَبِّکَ لَنَسۡـَٔلَنَّهُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব তোমার রবের কসম, আমি তাদের সকলকে অবশ্যই জেরা করব,
(আল-হিজর আয়াত: ৯২)

41 ৪১
وَ الَّذِیۡنَ هَاجَرُوۡا فِی اللّٰهِ مِنۡۢ بَعۡدِ مَا ظُلِمُوۡا لَـنُبَوِّئَنَّهُمۡ فِی الدُّنۡیَا حَسَنَۃً ؕ وَ لَاَجۡرُ الۡاٰخِرَۃِ اَکۡبَرُ ۘ لَوۡ کَانُوۡا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা হিজরত করেছে আল্লাহর রাস্তায় অত্যাচারিত হওয়ার পর, আমি অবশ্যই তাদেরকে দুনিয়াতে উত্তম আবাস দান করব। আর আখিরাতের প্রতিদান তো বিশাল, যদি তারা জানত।
(আন-নাহাল আয়াত: ৪১)

5 ৫
وَ الرُّجۡزَ فَاهۡجُرۡ ۪
অনুবাদ: আর অপবিত্রতা বর্জন কর।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৫)

56 ৫৬
لَا یَذُوۡقُوۡنَ فِیۡهَا الۡمَوۡتَ اِلَّا الۡمَوۡتَۃَ الۡاُوۡلٰی ۚ وَ وَقٰهُمۡ عَذَابَ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: প্রথম মৃত্যুর পর সেখানে তারা আর মৃত্যু আস্বাদন করবে না। আর তিনি তাদেরকে জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা করবেন।
(আদ-দুখান আয়াত: ৫৬)

7 ৭
وَّ اَنَّهُمۡ ظَنُّوۡا کَمَا ظَنَنۡتُمۡ اَنۡ لَّنۡ یَّبۡعَثَ اللّٰهُ اَحَدًا
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তারা ধারণা করেছিল যেমন তোমরা ধারণা করেছ যে, আল্লাহ কাউকে কখনই পুনরুত্থিত করবেন না।
(আল-জ্বিন আয়াত: ৭)

71 ৭১
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا خُذُوۡا حِذۡرَکُمۡ فَانۡفِرُوۡا ثُبَاتٍ اَوِ انۡفِرُوۡا جَمِیۡعًا
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা তোমাদের সতর্কতা অবলম্বন কর। অতঃপর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দল হয়ে বেরিয়ে পড় অথবা একসাথে বের হও।
(আন-নিসা আয়াত: ৭১)

100 ১০০
لَهُمۡ فِیۡهَا زَفِیۡرٌ وَّ هُمۡ فِیۡهَا لَا یَسۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: সেখানে থাকবে তাদের আর্তনাদ, আর সেখানে তারা শুনতে পাবে না।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১০০)

27 ২৭
وَ لَقَدۡ ضَرَبۡنَا لِلنَّاسِ فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ مِنۡ کُلِّ مَثَلٍ لَّعَلَّهُمۡ یَتَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য প্রত্যেক প্রকার দৃষ্টান্ত বর্ণনা করেছি, যাতে তারা শিক্ষা গ্রহণ করে।
(আয-যুমার আয়াত: ২৭)

3 ৩
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اذۡکُرُوۡا نِعۡمَتَ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ ؕ هَلۡ مِنۡ خَالِقٍ غَیۡرُ اللّٰهِ یَرۡزُقُکُمۡ مِّنَ السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۫ۖ فَاَنّٰی تُؤۡفَکُوۡنَ
অনুবাদ: হে মানুষ, তোমাদের উপর আল্লাহর নিআমতকে তোমরা স্মরণ কর। আল্লাহ ছাড়া আর কোন স্রষ্টা আছে কি, যে, তোমাদেরকে আসমান ও যমীন থেকে রিয্ক দিবে? তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। অতএব তোমাদেরকে কোথায় ফিরানো হচ্ছে?
(ফাতির আয়াত: ৩)

62 ৬২
وَ یَجۡعَلُوۡنَ لِلّٰهِ مَا یَکۡرَهُوۡنَ وَ تَصِفُ اَلۡسِنَتُهُمُ الۡکَذِبَ اَنَّ لَهُمُ الۡحُسۡنٰی ؕ لَا جَرَمَ اَنَّ لَهُمُ النَّارَ وَ اَنَّهُمۡ مُّفۡرَطُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা যা অপছন্দ করে, তাই তারা আল্লাহর জন্য নির্ধারণ করে। তাদের জিহবা মিথ্যা বিবরণ দেয় যে, নিশ্চয় তাদের জন্য শুভ পরিণাম। সন্দেহ নেই যে, তাদের জন্য রয়েছে আগুন এবং নিশ্চয় তারা সর্বাগ্রে নিক্ষিপ্ত হবে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৬২)

51 ৫১
تُرۡجِیۡ مَنۡ تَشَآءُ مِنۡهُنَّ وَ تُــٔۡوِیۡۤ اِلَیۡکَ مَنۡ تَشَآءُ ؕ وَ مَنِ ابۡتَغَیۡتَ مِمَّنۡ عَزَلۡتَ فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡکَ ؕ ذٰلِکَ اَدۡنٰۤی اَنۡ تَقَرَّ اَعۡیُنُهُنَّ وَ لَا یَحۡزَنَّ وَ یَرۡضَیۡنَ بِمَاۤ اٰتَیۡتَهُنَّ کُلُّهُنَّ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ مَا فِیۡ قُلُوۡبِکُمۡ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلِیۡمًا حَلِیۡمًا
অনুবাদ: স্ত্রীদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা তার পালা তুমি পিছিয়ে দিতে পার, যাকে ইচ্ছা কাছে রাখতে পার; যাকে তুমি সরিয়ে রেখেছ তাকে যদি কামনা কর তাতে তোমার কোন অপরাধ নেই; এটা নিকটতর যে, তাদের চক্ষু শীতল হবে, তারা কষ্ট পাবে না এবং তুমি তাদের যা দিয়েছ তাতে তারা সবাই সন্তুষ্ট হবে। আর তোমাদের অন্তরে যা আছে আল্লাহ তা জানেন এবং আল্লাহ সর্বজ্ঞ, পরম সহনশীল।
(আল-আহযাব আয়াত: ৫১)

3 ৩
وَ النَّهَارِ اِذَا جَلّٰىهَا ۪ۙ
অনুবাদ: কসম দিবসের, যখন তা সূর্যকে প্রকাশ করে।
(আশ-শামস আয়াত: ৩)

201 ২০১
لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِهٖ حَتّٰی یَرَوُا الۡعَذَابَ الۡاَلِیۡمَ
অনুবাদ: যতক্ষণ না তারা যন্ত্রণাদায়ক আযাব প্রত্যক্ষ করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা এতে ঈমান আনবে না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২০১)

70 ৭০
فَاُلۡقِیَ السَّحَرَۃُ سُجَّدًا قَالُوۡۤا اٰمَنَّا بِرَبِّ هٰرُوۡنَ وَ مُوۡسٰی
অনুবাদ: অতঃপর যাদুকরেরা সিজদায় লুটিয়ে পড়ল। তারা বলল, ‘আমরা হারূন ও মূসার রবের প্রতি ঈমান আনলাম’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৭০)

6 ৬
وَ الَّذِیۡنَ یَرۡمُوۡنَ اَزۡوَاجَهُمۡ وَ لَمۡ یَکُنۡ لَّهُمۡ شُهَدَآءُ اِلَّاۤ اَنۡفُسُهُمۡ فَشَهَادَۃُ اَحَدِهِمۡ اَرۡبَعُ شَهٰدٰتٍۭ بِاللّٰهِ ۙ اِنَّهٗ لَمِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা নিজদের স্ত্রীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে, অথচ নিজেরা ছাড়া তাদের আর কোন সাক্ষী নেই, তাহলে তাদের প্রত্যেকের সাক্ষ্য হবে আল্লাহর নামে চারবার সাক্ষ্য দেবে যে, সে নিশ্চয়ই সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত।
(আন-নূর আয়াত: ৬)

36 ৩৬
سُبۡحٰنَ الَّذِیۡ خَلَقَ الۡاَزۡوَاجَ کُلَّهَا مِمَّا تُنۡۢبِتُ الۡاَرۡضُ وَ مِنۡ اَنۡفُسِهِمۡ وَ مِمَّا لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: পবিত্র ও মহান সে সত্তা যিনি সকল জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছেন, যমীন যা উৎপন্ন করেছে তা থেকে, মানুষের নিজদের মধ্য থেকে এবং সে সব কিছু থেকেও যা তারা জানে না ।
(ইয়াসীন আয়াত: ৩৬)

191 ১৯১
اَیُشۡرِکُوۡنَ مَا لَا یَخۡلُقُ شَیۡئًا وَّ هُمۡ یُخۡلَقُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি এমন কিছুকে শরীক করে, যারা কোন কিছু সৃষ্টি করে না, বরং তাদেরকেই সৃষ্টি করা হয়?
(আল-আরাফ আয়াত: ১৯১)

50 ৫০
وَ قَالُوۡا لَوۡ لَاۤ اُنۡزِلَ عَلَیۡهِ اٰیٰتٌ مِّنۡ رَّبِّهٖ ؕ قُلۡ اِنَّمَا الۡاٰیٰتُ عِنۡدَ اللّٰهِ ؕ وَ اِنَّمَاۤ اَنَا نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘তার কাছে তার রবের পক্ষ থেকে নিদর্শনসমূহ নাযিল হয় না কেন’? বল, ‘নিদর্শনসমূহ তো আল্লাহর কাছে, আর আমি তো কেবল একজন প্রকাশ্য সতর্ককারী’।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৫০)

37 ৩৭
وَ کَذٰلِکَ اَنۡزَلۡنٰهُ حُکۡمًا عَرَبِیًّا ؕ وَ لَئِنِ اتَّبَعۡتَ اَهۡوَآءَهُمۡ بَعۡدَ مَا جَآءَکَ مِنَ الۡعِلۡمِ ۙ مَا لَکَ مِنَ اللّٰهِ مِنۡ وَّلِیٍّ وَّ لَا وَاقٍ
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি কুরআনকে বিধানস্বরূপ আরবীতে নাযিল করেছি। তোমার নিকট জ্ঞান পৌঁছার পরও যদি তুমি তাদের খেয়াল খুশির অনুসরণ কর, তবে আল্লাহ ছাড়া তোমার কোন অভিভাবক ও রক্ষাকারী নেই।
(আর-রাদ আয়াত: ৩৭)

20 ২০
اِنَّهُمۡ اِنۡ یَّظۡهَرُوۡا عَلَیۡکُمۡ یَرۡجُمُوۡکُمۡ اَوۡ یُعِیۡدُوۡکُمۡ فِیۡ مِلَّتِهِمۡ وَ لَنۡ تُفۡلِحُوۡۤا اِذًا اَبَدًا
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় তারা যদি তোমাদের ব্যাপারে জেনে যায়, তাহলে তারা তোমাদেরকে পাথর মেরে হত্যা করবে অথবা তোমাদেরকে তাদের ধর্মে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। আর তখন তোমরা কোনভাবেই সফল হবে না’।
(আল-কাহফ আয়াত: ২০)

30 ৩০
اِنۡطَلِقُوۡۤا اِلٰی ظِلٍّ ذِیۡ ثَلٰثِ شُعَبٍ
অনুবাদ: যাও তিন শাখা বিশিষ্ট আগুনের ছায়ায়,
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৩০)

29 ২৯
لَوَّاحَۃٌ لِّلۡبَشَرِ
অনুবাদ: চামড়াকে দগ্ধ করে কালো করে দেবে।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ২৯)

14 ১৪
قَالُوۡا یٰوَیۡلَنَاۤ اِنَّا کُنَّا ظٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হায় আমাদের দুর্ভোগ! আমরা তো অবশ্যই যালিম ছিলাম।’
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১৪)

111 ১১১
وَ قُلِ الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ الَّذِیۡ لَمۡ یَتَّخِذۡ وَلَدًا وَّ لَمۡ یَکُنۡ لَّهٗ شَرِیۡکٌ فِی الۡمُلۡکِ وَ لَمۡ یَکُنۡ لَّهٗ وَلِیٌّ مِّنَ الذُّلِّ وَ کَبِّرۡهُ تَکۡبِیۡرًا
অনুবাদ: আর বল, ‘সমস্ত প্রশংসা আল্লাহরই, যিনি কোন সন্তান গ্রহণ করেননি, রাজত্বে তাঁর কোন শরীক নেই এবং অপমান থেকে বাঁচতে তাঁর কোন অভিভাবকের দরকার নেই।’ সুতরাং তুমি পূর্ণরূপে তাঁর বড়ত্ব ঘোষণা কর।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১১১)

29 ২৯
قُلۡ هُوَ الرَّحۡمٰنُ اٰمَنَّا بِهٖ وَ عَلَیۡهِ تَوَکَّلۡنَا ۚ فَسَتَعۡلَمُوۡنَ مَنۡ هُوَ فِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: বল, ‘তিনিই পরম করুণাময়। আমরা তাঁর প্রতি ঈমান এনেছি এবং তাঁর উপর তাওয়াক্কুল করেছি। কাজেই তোমরা অচিরেই জানতে পারবে কে স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে রয়েছে’?
(আল-মুলক আয়াত: ২৯)

73 ৭৩
فَاَخَذَتۡهُمُ الصَّیۡحَۃُ مُشۡرِقِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব সূর্যোদয়কালে বিকট আওয়াজ তাদের পেয়ে বসল।
(আল-হিজর আয়াত: ৭৩)

33 ৩৩
جَنّٰتُ عَدۡنٍ یَّدۡخُلُوۡنَهَا یُحَلَّوۡنَ فِیۡهَا مِنۡ اَسَاوِرَ مِنۡ ذَهَبٍ وَّ لُؤۡلُؤًا ۚ وَ لِبَاسُهُمۡ فِیۡهَا حَرِیۡرٌ
অনুবাদ: চিরস্থায়ী জান্নাত, এতে তারা প্রবেশ করবে। যেখানে তাদেরকে স্বর্ণের চুড়ি ও মুক্তা দ্বারা অলঙ্কৃত করা হবে এবং সেখানে তাদের পোশাক হবে রেশমের।
(ফাতির আয়াত: ৩৩)

72 ৭২
لَقَدۡ کَفَرَ الَّذِیۡنَ قَالُوۡۤا اِنَّ اللّٰهَ هُوَ الۡمَسِیۡحُ ابۡنُ مَرۡیَمَ ؕ وَ قَالَ الۡمَسِیۡحُ یٰبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ اعۡبُدُوا اللّٰهَ رَبِّیۡ وَ رَبَّکُمۡ ؕ اِنَّهٗ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰهِ فَقَدۡ حَرَّمَ اللّٰهُ عَلَیۡهِ الۡجَنَّۃَ وَ مَاۡوٰىهُ النَّارُ ؕ وَ مَا لِلظّٰلِمِیۡنَ مِنۡ اَنۡصَارٍ
অনুবাদ: অবশ্যই তারা কুফরী করেছে, যারা বলেছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ হচ্ছেন মারইয়াম পুত্র মাসীহ’। আর মাসীহ বলেছে, ‘হে বনী ইসরাঈল, তোমরা আমার রব ও তোমাদের রব আল্লাহর ইবাদাত কর’। নিশ্চয় যে আল্লাহর সাথে শরীক করে, তার উপর অবশ্যই আল্লাহ জান্নাত হারাম করে দিয়েছেন এবং তার ঠিকানা আগুন। আর যালিমদের কোন সাহায্যকারী নেই।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৭২)

7 ৭
هُوَ الَّذِیۡۤ اَنۡزَلَ عَلَیۡکَ الۡکِتٰبَ مِنۡهُ اٰیٰتٌ مُّحۡکَمٰتٌ هُنَّ اُمُّ الۡکِتٰبِ وَ اُخَرُ مُتَشٰبِهٰتٌ ؕ فَاَمَّا الَّذِیۡنَ فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ زَیۡغٌ فَیَتَّبِعُوۡنَ مَا تَشَابَهَ مِنۡهُ ابۡتِغَآءَ الۡفِتۡنَۃِ وَ ابۡتِغَآءَ تَاۡوِیۡلِهٖ ۚ؃ وَ مَا یَعۡلَمُ تَاۡوِیۡلَهٗۤ اِلَّا اللّٰهُ ۘؔ وَ الرّٰسِخُوۡنَ فِی الۡعِلۡمِ یَقُوۡلُوۡنَ اٰمَنَّا بِهٖ ۙ کُلٌّ مِّنۡ عِنۡدِ رَبِّنَا ۚ وَ مَا یَذَّکَّرُ اِلَّاۤ اُولُوا الۡاَلۡبَابِ
অনুবাদ: তিনিই তোমার উপর কিতাব নাযিল করেছেন, তার মধ্যে আছে মুহকাম আয়াতসমূহ। সেগুলো কিতাবের মূল, আর অন্যগুলো মুতাশাবিহ। ফলে যাদের অন্তরে রয়েছে সত্যবিমুখ প্রবণতা, তারা ফিতনার উদ্দেশ্যে এবং ভুল ব্যাখ্যার অনুসন্ধানে মুতাশাবিহ্ আয়াতগুলোর পেছনে লেগে থাকে। অথচ আল্লাহ ছাড়া কেউ এর ব্যাখ্যা জানে না। আর যারা জ্ঞানে পরিপক্ক, তারা বলে, আমরা এগুলোর প্রতি ঈমান আনলাম, সবগুলো আমাদের রবের পক্ষ থেকে। আর বিবেক সম্পন্নরাই উপদেশ গ্রহণ করে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৭)

38 ৩৮
قَالَ یٰۤاَیُّهَا الۡمَلَؤُا اَیُّکُمۡ یَاۡتِیۡنِیۡ بِعَرۡشِهَا قَبۡلَ اَنۡ یَّاۡتُوۡنِیۡ مُسۡلِمِیۡنَ
অনুবাদ: সুলাইমান বলল, ‘হে পারিষদবর্গ, তারা আমার কাছে আত্মসমর্পণ করে আসার পূর্বে তোমাদের মধ্যে কে তার (রাণীর) সিংহাসন আমার কাছে নিয়ে আসতে পারবে’?
(আন-নামাল আয়াত: ৩৮)

66 ৬৬
فَاِنَّهُمۡ لَاٰکِلُوۡنَ مِنۡهَا فَمَالِـُٔوۡنَ مِنۡهَا الۡبُطُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তারা তা থেকে খাবে এবং তা দিয়ে পেট ভর্তি করবে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৬৬)

30 ৩০
وَّ حَدَآئِقَ غُلۡبًا
অনুবাদ: ঘনবৃক্ষ শোভিত বাগ-বাগিচা,
(আবাসা আয়াত: ৩০)

56 ৫৬
اِنَّکَ لَا تَهۡدِیۡ مَنۡ اَحۡبَبۡتَ وَ لٰکِنَّ اللّٰهَ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ ۚ وَ هُوَ اَعۡلَمُ بِالۡمُهۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় তুমি যাকে ভালবাস তাকে তুমি হিদায়াত দিতে পারবে না; বরং আল্লাহই যাকে ইচ্ছা হিদায়াত দেন। আর হিদায়াতপ্রাপ্তদের ব্যাপারে তিনি ভাল জানেন।
(আল-কাসাস আয়াত: ৫৬)

61 ৬১
وَ اِنۡ جَنَحُوۡا لِلسَّلۡمِ فَاجۡنَحۡ لَهَا وَ تَوَکَّلۡ عَلَی اللّٰهِ ؕ اِنَّهٗ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: আর যদি তারা সন্ধির প্রতি ঝুঁকে পড়ে, তাহলে তুমিও তার প্রতি ঝুঁকে পড়, আর আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল কর, নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(আল-আনফাল আয়াত: ৬১)

51 ৫১
اَوۡ خَلۡقًا مِّمَّا یَکۡبُرُ فِیۡ صُدُوۡرِکُمۡ ۚ فَسَیَقُوۡلُوۡنَ مَنۡ یُّعِیۡدُنَا ؕ قُلِ الَّذِیۡ فَطَرَکُمۡ اَوَّلَ مَرَّۃٍ ۚ فَسَیُنۡغِضُوۡنَ اِلَیۡکَ رُءُوۡسَهُمۡ وَ یَقُوۡلُوۡنَ مَتٰی هُوَ ؕ قُلۡ عَسٰۤی اَنۡ یَّکُوۡنَ قَرِیۡبًا
অনুবাদ: ‘অথবা এমন কোন সৃষ্টি, যা তোমাদের অন্তরে বড় মনে হয়।’ তবুও তারা বলবে, ‘কে আমাদের পুনরায় (সৃষ্টি) করবে?’ বল, ‘যিনি তোমাদের প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন।’ অতঃপর তারা তোমার সামনে মাথা নাড়বে এবং বলবে, ‘কবে এটা?’ বল, ‘আশা করা যায় যে, তা নিকটেই হবে।’
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৫১)

77 ৭৭
قَالَ فَاخۡرُجۡ مِنۡهَا فَاِنَّکَ رَجِیۡمٌ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘তুমি এখান থেকে বের হয়ে যাও। কেননা নিশ্চয় তুমি বিতাড়িত।
(সোয়াদ আয়াত: ৭৭)

159 ১৫৯
سُبۡحٰنَ اللّٰهِ عَمَّا یَصِفُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ সে সব থেকে অতিপবিত্র ও মহান, যা তারা আরোপ করে,
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৫৯)

14 ১৪
یُنَادُوۡنَهُمۡ اَلَمۡ نَکُنۡ مَّعَکُمۡ ؕ قَالُوۡا بَلٰی وَ لٰکِنَّکُمۡ فَتَنۡتُمۡ اَنۡفُسَکُمۡ وَ تَرَبَّصۡتُمۡ وَ ارۡتَبۡتُمۡ وَ غَرَّتۡکُمُ الۡاَمَانِیُّ حَتّٰی جَآءَ اَمۡرُ اللّٰهِ وَ غَرَّکُمۡ بِاللّٰهِ الۡغَرُوۡرُ
অনুবাদ: মুনাফিকরা মুমিনদেরকে ডেকে বলবে, ‘আমরা কি তোমাদের সাথে ছিলাম না? তারা বলবে ‘হ্যাঁ, কিন্তু তোমরা নিজেরাই নিজদেরকে বিপদগ্রস্ত করেছ। আর তোমরা অপেক্ষা করেছিলে* এবং সন্দেহ পোষণ করেছিলে এবং আকাঙ্ক্ষা তোমাদেরকে প্রতারিত করেছিল, অবশেষে আল্লাহর নির্দেশ এসে গেল। আর মহা প্রতারক** তোমাদেরকে আল্লাহ সম্পর্কে প্রতারিত করেছিল।
(আল-হাদীদ আয়াত: ১৪)

255 ২৫৫
اَللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَۚ اَلۡحَیُّ الۡقَیُّوۡمُ ۬ۚ لَا تَاۡخُذُهٗ سِنَۃٌ وَّ لَا نَوۡمٌ ؕ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ مَنۡ ذَا الَّذِیۡ یَشۡفَعُ عِنۡدَهٗۤ اِلَّا بِاِذۡنِهٖ ؕ یَعۡلَمُ مَا بَیۡنَ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ مَا خَلۡفَهُمۡ ۚ وَ لَا یُحِیۡطُوۡنَ بِشَیۡءٍ مِّنۡ عِلۡمِهٖۤ اِلَّا بِمَا شَآءَ ۚ وَسِعَ کُرۡسِیُّهُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ ۚ وَ لَا یَـُٔوۡدُهٗ حِفۡظُهُمَا ۚ وَ هُوَ الۡعَلِیُّ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: আল্লাহ! তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তিনি স্বাধীন ও নিত্য নতুন ধারক, সব কিছুর ধারক। তন্দ্রা ও নিদ্রা তাঁকে স্পর্শ করেনা। নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে যা কিছু রয়েছে সবই তাঁর। কে আছে এমন, যে তাঁর অনুমতি ব্যতীত তাঁর নিকট সুপারিশ করতে পারে? সম্মুখের অথবা পশ্চাতের সবই তিনি অবগত আছেন। একমাত্র তিনি যতটুকু ইচ্ছা করেন তা ব্যতীত, তাঁর জ্ঞানের কিছুই তারা আয়ত্ত করতে পারেনা। তাঁর আসন আসমান ও যমীন ব্যাপী হয়ে আছে এবং এতদুভয়ের সংরক্ষণে তাঁকে বিব্রত হতে হয়না। তিনিই সর্বোচ্চ, মহীয়ান। (আয়াতুল কুরসী)
(আল-বাকারা আয়াত: ২৫৫)

68 ৬৮
اِنَّ اَوۡلَی النَّاسِ بِاِبۡرٰهِیۡمَ لَلَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُ وَ هٰذَا النَّبِیُّ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا ؕ وَ اللّٰهُ وَلِیُّ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় মানুষের মধ্যে ইবরাহীমের সবচেয়ে নিকটবর্তী তারা, যারা তার অনুসরণ করেছে এবং এই নবী ও মুমিনগণ। আর আল্লাহ মুমিনদের অভিভাবক।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৬৮)

36 ৩৬
وَ الۡبُدۡنَ جَعَلۡنٰهَا لَکُمۡ مِّنۡ شَعَآئِرِ اللّٰهِ لَکُمۡ فِیۡهَا خَیۡرٌ ٭ۖ فَاذۡکُرُوا اسۡمَ اللّٰهِ عَلَیۡهَا صَوَآفَّ ۚ فَاِذَا وَجَبَتۡ جُنُوۡبُهَا فَکُلُوۡا مِنۡهَا وَ اَطۡعِمُوا الۡقَانِعَ وَ الۡمُعۡتَرَّ ؕ کَذٰلِکَ سَخَّرۡنٰهَا لَکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর কুরবানীর উটকে আমি তোমাদের জন্য আল্লাহর অন্যতম নিদর্শন বানিয়েছি; তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে কল্যাণ। সুতরাং সারিবদ্ধভাবে দন্ডায়মান অবস্থায় সেগুলির উপর আল্লাহর নাম উচ্চারণ কর যখন সেগুলি কাত হয়ে পড়ে যায় তখন তা থেকে খাও। যে অভাবী, মানুষের কাছে হাত পাতে না এবং যে অভাবী চেয়ে বেড়ায়-তাদেরকে খেতে দাও। এভাবেই আমি ওগুলিকে তোমাদের অনুগত করে দিয়েছি; যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৩৬)

78 ৭৮
وَ اللّٰهُ اَخۡرَجَکُمۡ مِّنۡۢ بُطُوۡنِ اُمَّهٰتِکُمۡ لَا تَعۡلَمُوۡنَ شَیۡئًا ۙ وَّ جَعَلَ لَکُمُ السَّمۡعَ وَ الۡاَبۡصَارَ وَ الۡاَفۡـِٕدَۃَ ۙ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ তোমাদেরকে বের করেছেন, তোমাদের মাতৃগর্ভ থেকে এমতাবস্থায় যে, তোমরা কিছুই জানতে না। তিনি তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন শ্রবণশক্তি, চক্ষু ও অন্তর। যাতে তোমরা শুকরিয়া আদায় কর।
(আন-নাহাল আয়াত: ৭৮)

113 ১১৩
وَ لِتَصۡغٰۤی اِلَیۡهِ اَفۡـِٕدَۃُ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِ وَ لِیَرۡضَوۡهُ وَ لِیَقۡتَرِفُوۡا مَا هُمۡ مُّقۡتَرِفُوۡنَ
অনুবাদ: আর কুমন্ত্রণা এ কারণে যে, যারা আখিরাতের উপর ঈমান রাখে না তাদের অন্তর যেন এর (চাকচিক্যপূর্ণ কথার) প্রতি আকৃষ্ট হয় এবং যাতে তারা তা পছন্দ করে, আর তারা যা (যে পাপ) অর্জন করছে, তা যেন অর্জন করে।
(আল-আনআম আয়াত: ১১৩)

56 ৫৬
وَ لَقَدۡ اَرَیۡنٰهُ اٰیٰتِنَا کُلَّهَا فَکَذَّبَ وَ اَبٰی
অনুবাদ: আমি তাকে আমার সকল নিদর্শন দেখিয়েছিলাম, কিন্তু সে মিথ্যা আরোপ করেছে এবং অমান্য করেছে।
(ত্ব-হা আয়াত: ৫৬)

46 ৪৬
قَالَ لَا تَخَافَاۤ اِنَّنِیۡ مَعَکُمَاۤ اَسۡمَعُ وَ اَرٰی
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘তোমরা ভয় করো না। আমি তো তোমাদের সাথেই আছি। আমি সবকিছু শুনি ও দেখি’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৪৬)

128 ১২৮
اَفَلَمۡ یَهۡدِ لَهُمۡ کَمۡ اَهۡلَکۡنَا قَبۡلَهُمۡ مِّنَ الۡقُرُوۡنِ یَمۡشُوۡنَ فِیۡ مَسٰکِنِهِمۡ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّاُولِی النُّهٰی
অনুবাদ: এটি কি তাদেরকে সৎপথ প্রদর্শন করল না যে, আমি তাদের পূর্বে কত মানবগোষ্ঠীকে ধ্বংস করে দিয়েছি, যাদের বাসভূমিতে তারা বিচরণ করে? নিশ্চয় এর মধ্যে রয়েছে বিবেকসম্পন্নদের জন্য নিদর্শন।
(ত্ব-হা আয়াত: ১২৮)

24 ২৪
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اسۡتَجِیۡبُوۡا لِلّٰهِ وَ لِلرَّسُوۡلِ اِذَا دَعَاکُمۡ لِمَا یُحۡیِیۡکُمۡ ۚ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ یَحُوۡلُ بَیۡنَ الۡمَرۡءِ وَ قَلۡبِهٖ وَ اَنَّهٗۤ اِلَیۡهِ تُحۡشَرُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহ ও রাসূলের ডাকে সাড়া দাও; যখন সে তোমাদেরকে আহবান করে তার প্রতি, যা তোমাদেরকে জীবন দান করে। জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহ মানুষ ও তার হৃদয়ের মাঝে অন্তরায় হন। আর নিশ্চয় তাঁর নিকট তোমাদেরকে সমবেত করা হবে।
(আল-আনফাল আয়াত: ২৪)

41 ৪১
وَ فِیۡ عَادٍ اِذۡ اَرۡسَلۡنَا عَلَیۡهِمُ الرِّیۡحَ الۡعَقِیۡمَ
অনুবাদ: আর ‘আদ জাতির ঘটনায়ও (নিদর্শন রয়েছে), যখন আমি তাদের উপর প্রেরণ করেছিলাম অমঙ্গলজনক বায়ু।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৪১)

2 ২
هُوَ الَّذِیۡ خَلَقَکُمۡ مِّنۡ طِیۡنٍ ثُمَّ قَضٰۤی اَجَلًا ؕ وَ اَجَلٌ مُّسَمًّی عِنۡدَهٗ ثُمَّ اَنۡتُمۡ تَمۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন কাদা মাটি থেকে তারপর নির্ধারণ করেছেন একটি কাল, আর তাঁর কাছে আছে একটি নির্দিষ্ট কাল, তারপর তোমরা সন্দেহ কর।
(আল-আনআম আয়াত: ২)

160 ১৬০
اِلَّا الَّذِیۡنَ تَابُوۡا وَ اَصۡلَحُوۡا وَ بَیَّنُوۡا فَاُولٰٓئِکَ اَتُوۡبُ عَلَیۡهِمۡ ۚ وَ اَنَا التَّوَّابُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: তারা ছাড়া, যারা তাওবা করেছে, শুধরে নিয়েছে এবং স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেছে। অতএব, আমি তাদের তাওবা কবূল করব। আর আমি তাওবা কবূলকারী, পরম দয়ালু।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৬০)

22 ২২
لِّلطَّاغِیۡنَ مَاٰبًا
অনুবাদ: সীমালঙ্ঘনকারীদের জন্য প্রত্যাবর্তন স্থল।
(আন-নাবা আয়াত: ২২)

36 ৩৬
فِیۡ بُیُوۡتٍ اَذِنَ اللّٰهُ اَنۡ تُرۡفَعَ وَ یُذۡکَرَ فِیۡهَا اسۡمُهٗ ۙ یُسَبِّحُ لَهٗ فِیۡهَا بِالۡغُدُوِّ وَ الۡاٰصَالِ
অনুবাদ: সেসব ঘরে যাকে সমুন্নত করতে এবং যেখানে আল্লাহর নাম যিক্র করতে আল্লাহই অনুমতি দিয়েছেন। সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ পাঠ করে-
(আন-নূর আয়াত: ৩৬)

19 ১৯
وَّ فُتِحَتِ السَّمَآءُ فَکَانَتۡ اَبۡوَابًا
অনুবাদ: আর আসমান খুলে দেয়া হবে, ফলে তা হবে বহু দ্বারবিশিষ্ট।
(আন-নাবা আয়াত: ১৯)

2 ২
وَ الۡیَوۡمِ الۡمَوۡعُوۡدِ ۙ
অনুবাদ: আর ওয়াদাকৃত দিনের কসম,
(আল-বুরুজ আয়াত: ২)

50 ৫০
فِیۡهِمَا عَیۡنٰنِ تَجۡرِیٰنِ
অনুবাদ: উভয়ের মধ্যে থাকবে দু’টি ঝর্ণাধারা যা প্রবাহিত হবে।
(আর-রাহমান আয়াত: ৫০)

13 ১৩
فَاِذَا نُفِخَ فِی الصُّوۡرِ نَفۡخَۃٌ وَّاحِدَۃٌ
অনুবাদ: অতঃপর যখন শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে- একটি মাত্র ফুঁক।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ১৩)

65 ৬৫
ثُمَّ نُکِسُوۡا عَلٰی رُءُوۡسِهِمۡ ۚ لَقَدۡ عَلِمۡتَ مَا هٰۤؤُلَآءِ یَنۡطِقُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তাদের মাথা অবনত হয়ে গেল এবং বলল, ‘তুমি তো জানই যে, এরা কথা বলতে পারে না’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৬৫)

16 ১৬
قَالَ فَبِمَاۤ اَغۡوَیۡتَنِیۡ لَاَقۡعُدَنَّ لَهُمۡ صِرَاطَکَ الۡمُسۡتَقِیۡمَ
অনুবাদ: সে বলল, ‘আপনি আমাকে পথভ্রষ্ট করেছেন, সে কারণে অবশ্যই আমি তাদের জন্য আপনার সোজা পথে বসে থাকব।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৬)

23 ২৩
وَ مَنۡ کَفَرَ فَلَا یَحۡزُنۡکَ کُفۡرُهٗ ؕ اِلَیۡنَا مَرۡجِعُهُمۡ فَنُنَبِّئُهُمۡ بِمَا عَمِلُوۡا ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلِیۡمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوۡرِ
অনুবাদ: আর যে কুফরী করে, তার কুফরী যেন তোমাকে ব্যথিত না করে; আমার কাছেই তাদের প্রত্যাবর্তন। অতঃপর তারা যে আমল করত আমি তা তাদেরকে জানিয়ে দেব। নিশ্চয় আল্লাহ অন্তরসমূহে যা আছে তা সম্পর্কে সম্যক অবহিত।
(লুকমান আয়াত: ২৩)

22 ২২
لَسۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِمُصَۜیۡطِرٍ
অনুবাদ: তুমি তাদের উপর শক্তি প্রয়োগকারী নও।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ২২)

27 ২৭
وَ اتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ کِتَابِ رَبِّکَ ۚؕ لَا مُبَدِّلَ لِکَلِمٰتِهٖ ۚ۟ وَ لَنۡ تَجِدَ مِنۡ دُوۡنِهٖ مُلۡتَحَدًا
অনুবাদ: আর তোমার রবের কিতাব থেকে তোমার নিকট যে ওহী পাঠানো হয়, তুমি তা তিলাওয়াত কর। তাঁর বাণীসমূহের কোন পরিবর্তনকারী নেই এবং তিনি ছাড়া কোন আশ্রয়স্থল তুমি পাবে না।
(আল-কাহফ আয়াত: ২৭)

14 ১৪
وَ اِذَا رَاَوۡا اٰیَۃً یَّسۡتَسۡخِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তারা কোন নিদর্শন দেখে তখন বিদ্রূপ করে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৪)

116 ১১৬
اِنَّ اللّٰهَ لَا یَغۡفِرُ اَنۡ یُّشۡرَکَ بِهٖ وَ یَغۡفِرُ مَا دُوۡنَ ذٰلِکَ لِمَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰهِ فَقَدۡ ضَلَّ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করেন না তাঁর সাথে শরীক করাকে এবং এ ছাড়া যাকে চান ক্ষমা করেন। আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে তো ঘোর পথভ্রষ্টতায় পথভ্রষ্ট হল।
(আন-নিসা আয়াত: ১১৬)

8 ৮
فَسَوۡفَ یُحَاسَبُ حِسَابًا یَّسِیۡرًا
অনুবাদ: অত্যন্ত সহজভাবেই তার হিসাব-নিকাশ করা হবে।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ৮)

71 ৭১
وَ لَوِ اتَّبَعَ الۡحَقُّ اَهۡوَآءَهُمۡ لَفَسَدَتِ السَّمٰوٰتُ وَ الۡاَرۡضُ وَ مَنۡ فِیۡهِنَّ ؕ بَلۡ اَتَیۡنٰهُمۡ بِذِکۡرِهِمۡ فَهُمۡ عَنۡ ذِکۡرِهِمۡ مُّعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি সত্য তাদের কামনা-বাসনার অনুগামী হত, তবে আসমানসমূহ, যমীন ও এতদোভয়ের মধ্যস্থিত সব কিছু বিপর্যস্ত হয়ে যেত; বরং আমি তাদেরকে দিয়েছি তাদের উপদেশবাণী (কুরআন)। অথচ তারা তাদের উপদেশ হতে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৭১)

87 ৮৭
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا مُوۡسَی الۡکِتٰبَ وَ قَفَّیۡنَا مِنۡۢ بَعۡدِهٖ بِالرُّسُلِ ۫ وَ اٰتَیۡنَا عِیۡسَی ابۡنَ مَرۡیَمَ الۡبَیِّنٰتِ وَ اَیَّدۡنٰهُ بِرُوۡحِ الۡقُدُسِ ؕ اَفَکُلَّمَا جَآءَکُمۡ رَسُوۡلٌۢ بِمَا لَا تَهۡوٰۤی اَنۡفُسُکُمُ اسۡتَکۡبَرۡتُمۡ ۚ فَفَرِیۡقًا کَذَّبۡتُمۡ ۫ وَ فَرِیۡقًا تَقۡتُلُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি নিশ্চয় মূসাকে কিতাব দিয়েছি এবং তার পরে একের পর এক রাসূল প্রেরণ করেছি এবং মারইয়াম পুত্র ঈসাকে দিয়েছি সুস্পষ্ট নিদর্শনসমূহ। আর তাকে শক্তিশালী করেছি ‘পবিত্র আত্মা’র* মাধ্যমে। তবে কি তোমাদের নিকট যখনই কোন রাসূল এমন কিছু নিয়ে এসেছে, যা তোমাদের মনঃপূত নয়, তখন তোমরা অহঙ্কার করেছ, অতঃপর (নবীদের) একদলকে তোমরা মিথ্যাবাদী বলেছ আর একদলকে হত্যা করেছ।
(আল-বাকারা আয়াত: ৮৭)

8 ৮
لِیُحِقَّ الۡحَقَّ وَ یُبۡطِلَ الۡبَاطِلَ وَ لَوۡ کَرِهَ الۡمُجۡرِمُوۡنَ ۚ
অনুবাদ: যাতে তিনি সত্যকে সত্য প্রমাণিত করেন এবং বাতিলকে বাতিল করেন, যদিও অপরাধীরা তা অপছন্দ করে।
(আল-আনফাল আয়াত: ৮)

2 ২
فَالۡعٰصِفٰتِ عَصۡفًا ۙ
অনুবাদ: আর প্রচন্ড বেগে প্রবাহিত ঝঞ্ঝার।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ২)

5 ৫
ثُمَّ کَلَّا سَیَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর কখনো না, তারা অচিরেই জানতে পারবে।
(আন-নাবা আয়াত: ৫)

74 ৭৪
قَالُوۡا بَلۡ وَجَدۡنَاۤ اٰبَآءَنَا کَذٰلِکَ یَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘বরং আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদের পেয়েছি, তারা এরূপই করত’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৭৪)

66 ৬৬
فِیۡهِمَا عَیۡنٰنِ نَضَّاخَتٰنِ
অনুবাদ: এ দু’টিতে থাকবে অবিরাম ধারায় উচ্ছলমান দু’টি ঝর্ণাধারা।
(আর-রাহমান আয়াত: ৬৬)

74 ৭৪
فَلَا تَضۡرِبُوۡا لِلّٰهِ الۡاَمۡثَالَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یَعۡلَمُ وَ اَنۡتُمۡ لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তোমরা আল্লাহর জন্য অন্য কোন দৃষ্টান্ত স্থাপন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ জানেন আর তোমরা জান না।
(আন-নাহাল আয়াত: ৭৪)

35 ৩৫
اِنَّهَا لَاِحۡدَی الۡکُبَرِ
অনুবাদ: নিশ্চয় জাহান্নাম মহাবিপদসমূহের অন্যতম।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৩৫)

85 ৮৫
وَ زَکَرِیَّا وَ یَحۡیٰی وَ عِیۡسٰی وَ اِلۡیَاسَ ؕ کُلٌّ مِّنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর যাকারিয়্যা, ইয়াহইয়া, ঈসা ও ইলয়াসকে। প্রত্যেকেই নেককারদের অন্তর্ভুক্ত।
(আল-আনআম আয়াত: ৮৫)

9 ৯
وَّ یَنۡقَلِبُ اِلٰۤی اَهۡلِهٖ مَسۡرُوۡرًا
অনুবাদ: আর সে তার পরিবার-পরিজনের কাছে আনন্দিত হয়ে ফিরে যাবে।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ৯)

145 ১৪৫
قُلۡ لَّاۤ اَجِدُ فِیۡ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیَّ مُحَرَّمًا عَلٰی طَاعِمٍ یَّطۡعَمُهٗۤ اِلَّاۤ اَنۡ یَّکُوۡنَ مَیۡتَۃً اَوۡ دَمًا مَّسۡفُوۡحًا اَوۡ لَحۡمَ خِنۡزِیۡرٍ فَاِنَّهٗ رِجۡسٌ اَوۡ فِسۡقًا اُهِلَّ لِغَیۡرِ اللّٰهِ بِهٖ ۚ فَمَنِ اضۡطُرَّ غَیۡرَ بَاغٍ وَّ لَا عَادٍ فَاِنَّ رَبَّکَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: বল, ‘আমার নিকট যে ওহী পাঠানো হয়, তাতে আমি আহারকারীর উপর কোন হারাম পাই না, যা সে আহার করে। তবে যদি মৃত কিংবা প্রবাহিত রক্ত অথবা শূকরের গোশ্ত হয়- কারণ, নিশ্চয় তা অপবিত্র কিংবা এমন অবৈধ যা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য যবেহ করা হয়েছে। তবে যে ব্যক্তি নিরুপায় হয়ে অবাধ্য ও সীমালঙ্ঘনকারী না হয়ে তা গ্রহণে বাধ্য হয়েছে, তাহলে নিশ্চয় তোমার রব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-আনআম আয়াত: ১৪৫)

6 ৬
وَ اِذَا حُشِرَ النَّاسُ کَانُوۡا لَهُمۡ اَعۡدَآءً وَّ کَانُوۡا بِعِبَادَتِهِمۡ کٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন মানুষকে একত্র করা হবে, তখন এ উপাস্যগুলো তাদের শত্রু হবে এবং তারা তাদের ইবাদাত অস্বীকার করবে।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৬)

27 ২৭
وَّ یَبۡقٰی وَجۡهُ رَبِّکَ ذُو الۡجَلٰلِ وَ الۡاِکۡرَامِ
অনুবাদ: আর থেকে যাবে শুধু মহামহিম ও মহানুভব তোমার রবের চেহারা*।
(আর-রাহমান আয়াত: ২৭)

32 ৩২
قَالُوۡا یٰنُوۡحُ قَدۡ جٰدَلۡتَنَا فَاَکۡثَرۡتَ جِدَالَنَا فَاۡتِنَا بِمَا تَعِدُنَاۤ اِنۡ کُنۡتَ مِنَ الصّٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে নূহ, তুমি আমাদের সাথে বাদানুবাদ করছ এবং আমাদের সাথে অতিমাত্রায় বিবাদ করেছ। অতএব যার প্রতিশ্রুতি তুমি আমাদেরকে দিচ্ছ, তা আমাদের কাছে নিয়ে আস, যদি তুমি সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত হও’।
(হূদ আয়াত: ৩২)

10 ১০
مَنۡ کَانَ یُرِیۡدُ الۡعِزَّۃَ فَلِلّٰهِ الۡعِزَّۃُ جَمِیۡعًا ؕ اِلَیۡهِ یَصۡعَدُ الۡکَلِمُ الطَّیِّبُ وَ الۡعَمَلُ الصَّالِحُ یَرۡفَعُهٗ ؕ وَ الَّذِیۡنَ یَمۡکُرُوۡنَ السَّیِّاٰتِ لَهُمۡ عَذَابٌ شَدِیۡدٌ ؕ وَ مَکۡرُ اُولٰٓئِکَ هُوَ یَبُوۡرُ
অনুবাদ: কেউ যদি সম্মান চায় (তবে তা যেন আল্লাহর কাছেই চায়) কেননা সকল সম্মান আল্লাহরই। তাঁরই পানে উত্থিত হয় ভাল কথা* আর নেক আমল তা উন্নীত করে। আর যারা মন্দকাজের চক্রান্ত করে তাদের জন্য রয়েছে কঠিন আযাব আর ওদের ষড়যন্ত্র তো নস্যাৎ হবে।
(ফাতির আয়াত: ১০)

25 ২৫
اِذۡ دَخَلُوۡا عَلَیۡهِ فَقَالُوۡا سَلٰمًا ؕ قَالَ سَلٰمٌ ۚ قَوۡمٌ مُّنۡکَرُوۡنَ
অনুবাদ: যখন তারা তার কাছে আসল এবং বলল, ‘সালাম’, উত্তরে সেও বলল, ‘সালাম’। এরা তো অপরিচিত লোক।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ২৫)

37 ৩৭
وَ الَّذِیۡنَ یَجۡتَنِبُوۡنَ کَبٰٓئِرَ الۡاِثۡمِ وَ الۡفَوَاحِشَ وَ اِذَا مَا غَضِبُوۡا هُمۡ یَغۡفِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা গুরুতর পাপ ও অশ্লীল কার্যকলাপ থেকে বেঁচে থাকে এবং যখন রাগান্বিত হয় তখন তারা ক্ষমা করে দেয়।
(আশ-শূরা আয়াত: ৩৭)

62 ৬২
وَ یَوۡمَ یُنَادِیۡهِمۡ فَیَقُوۡلُ اَیۡنَ شُرَکَآءِیَ الَّذِیۡنَ کُنۡتُمۡ تَزۡعُمُوۡنَ
অনুবাদ: আর সে দিন তিনি তাদেরকে আহবান করবেন, অতঃপর বলবেন, ‘তোমরা যাদেরকে আমার শরীক মনে করতে তারা কোথায়’?
(আল-কাসাস আয়াত: ৬২)

53 ৫৩
وَ مَاۤ اُبَرِّیٴُ نَفۡسِیۡ ۚ اِنَّ النَّفۡسَ لَاَمَّارَۃٌۢ بِالسُّوۡٓءِ اِلَّا مَا رَحِمَ رَبِّیۡ ؕ اِنَّ رَبِّیۡ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: ‘আর আমি আমার নাফ্সকে পবিত্র মনে করি না, নিশ্চয় নাফ্স মন্দ কজের নির্দেশ দিয়ে থাকে, আমার রব যাকে দয়া করেন সে ছাড়া। নিশ্চয় আমার রব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’।
(ইউসুফ আয়াত: ৫৩)

20 ২০
اُولٰٓئِکَ لَمۡ یَکُوۡنُوۡا مُعۡجِزِیۡنَ فِی الۡاَرۡضِ وَ مَا کَانَ لَهُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مِنۡ اَوۡلِیَآءَ ۘ یُضٰعَفُ لَهُمُ الۡعَذَابُ ؕ مَا کَانُوۡا یَسۡتَطِیۡعُوۡنَ السَّمۡعَ وَ مَا کَانُوۡا یُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা যমীনে (আল্লাহকে) অক্ষম করতে পারত না এবং আল্লাহ ছাড়া তাদের কোন সাহায্যকারী ছিল না, তাদের জন্য আযাব দ্বিগুণ করা হবে। তারা শুনতে সক্ষম ছিল না এবং দেখতেও পেত না।
(হূদ আয়াত: ২০)

133 ১৩৩
اَمۡ کُنۡتُمۡ شُهَدَآءَ اِذۡ حَضَرَ یَعۡقُوۡبَ الۡمَوۡتُ ۙ اِذۡ قَالَ لِبَنِیۡهِ مَا تَعۡبُدُوۡنَ مِنۡۢ بَعۡدِیۡ ؕ قَالُوۡا نَعۡبُدُ اِلٰهَکَ وَ اِلٰـهَ اٰبَآئِکَ اِبۡرٰهٖمَ وَ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ اِسۡحٰقَ اِلٰـهًا وَّاحِدًا ۚۖ وَّ نَحۡنُ لَهٗ مُسۡلِمُ
অনুবাদ: নাকি তোমরা সাক্ষী ছিলে, যখন ইয়াকূবের নিকট মৃত্যু উপস্থিত হয়েছিল? যখন সে তার সন্তানদেরকে বলল, ‘আমার পর তোমরা কার ইবাদাত করবে’? তারা বলল, ‘আমরা ইবাদাত করব আপনার ইলাহের, আপনার পিতৃপুরুষ ইবরাহীম, ইসমাঈল ও ইসহাকের ইলাহের, যিনি এক ইলাহ। আর আমরা তাঁরই অনুগত
(আল-বাকারা আয়াত: ১৩৩)

20 ২০
فَاَرٰىهُ الۡاٰیَۃَ الۡکُبۡرٰی
অনুবাদ: অতঃপর মূসা তাকে বিরাট নিদর্শন দেখাল।
(আন-নাযিআত আয়াত: ২০)

58 ৫৮
فَجَعَلَهُمۡ جُذٰذًا اِلَّا کَبِیۡرًا لَّهُمۡ لَعَلَّهُمۡ اِلَیۡهِ یَرۡجِعُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর সে মূর্তিগুলোকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিল তাদের বড়টি ছাড়া, যাতে তারা তাঁর দিকে ফিরে আসে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৫৮)

25 ২৫
لِّلسَّآئِلِ وَ الۡمَحۡرُوۡمِ
অনুবাদ: যাচ্ঞাকারী ও বঞ্চিতের,
(আল-মাআরিজ আয়াত: ২৫)

69 ৬৯
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ یُجَادِلُوۡنَ فِیۡۤ اٰیٰتِ اللّٰهِ ؕ اَنّٰی یُصۡرَفُوۡنَ
অনুবাদ: তুমি কি তাদের প্রতি লক্ষ্য করনি যারা আল্লাহর নিদর্শনাবলী সম্পর্কে বাকবিতন্ডা করে? তাদেরকে কোথায় ফিরানো হচ্ছে?
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৬৯)

60 ৬০
نَحۡنُ قَدَّرۡنَا بَیۡنَکُمُ الۡمَوۡتَ وَ مَا نَحۡنُ بِمَسۡبُوۡقِیۡنَ
অনুবাদ: আমি তোমাদের মধ্যে মৃত্যু নির্ধারণ করেছি এবং আমাকে অক্ষম করা যাবে না,
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৬০)

2 ২
لِّلۡکٰفِرِیۡنَ لَیۡسَ لَهٗ دَافِعٌ
অনুবাদ: কাফিরদের উপর, যার কোন প্রতিরোধকারী নেই।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ২)

18 ১৮
عَیۡنًا فِیۡهَا تُسَمّٰی سَلۡسَبِیۡلًا
অনুবাদ: সেখানকার এক ঝর্ণা যার নাম হবে সালসাবীল।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ১৮)

38 ৩৮
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৩৮)

30 ৩০
وَ اِذَا مَرُّوۡا بِهِمۡ یَتَغَامَزُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তারা মুমিনদের পাশ দিয়ে যেত তখন তারা তাদেরকে নিয়ে চোখ টিপে বিদ্রূপ করত।
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৩০)

1 ১
یُسَبِّحُ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ الۡمَلِکِ الۡقُدُّوۡسِ الۡعَزِیۡزِ الۡحَکِیۡمِ
অনুবাদ: আসমানসমূহে এবং যমীনে যা আছে সবই পবিত্রতা ঘোষণা করে আল্লাহর। যিনি বাদশাহ, মহাপবিত্র, মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-জুমুআ আয়াত: ১)

36 ৩৬
اِنَّمَا یَسۡتَجِیۡبُ الَّذِیۡنَ یَسۡمَعُوۡنَ ؕؔ وَ الۡمَوۡتٰی یَبۡعَثُهُمُ اللّٰهُ ثُمَّ اِلَیۡهِ یُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: তারাই সাড়া দেয় যারা শুনে। আর মৃতদেরকে আল্লাহ পুনরায় জীবিত করবেন। তারপর তার দিকেই প্রত্যাবর্তিত হবে।
(আল-আনআম আয়াত: ৩৬)

24 ২৪
وَ قَالُوۡا مَا هِیَ اِلَّا حَیَاتُنَا الدُّنۡیَا نَمُوۡتُ وَ نَحۡیَا وَ مَا یُهۡلِکُنَاۤ اِلَّا الدَّهۡرُ ۚ وَ مَا لَهُمۡ بِذٰلِکَ مِنۡ عِلۡمٍ ۚ اِنۡ هُمۡ اِلَّا یَظُنُّوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘দুনিয়ার জীবনই আমাদের একমাত্র জীবন। আমরা মরি ও বাঁচি এখানেই। আর কাল-ই কেবল আমাদেরকে ধ্বংস করে।’ বস্তুত এ বিষয়ে তাদের কোন জ্ঞান নেই। তারা শুধু ধারণাই করে।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ২৪)

21 ২১
اَوَ لَمۡ یَسِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَیَنۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الَّذِیۡنَ کَانُوۡا مِنۡ قَبۡلِهِمۡ ؕ کَانُوۡا هُمۡ اَشَدَّ مِنۡهُمۡ قُوَّۃً وَّ اٰثَارًا فِی الۡاَرۡضِ فَاَخَذَهُمُ اللّٰهُ بِذُنُوۡبِهِمۡ ؕ وَ مَا کَانَ لَهُمۡ مِّنَ اللّٰهِ مِنۡ وَّاقٍ
অনুবাদ: এরা কি যমীনে বিচরণ করে না? তাহলে দেখত, তাদের পূর্বে যারা ছিল তাদের পরিণতি কেমন হয়েছিল? তারা এদের তুলনায় যমীনে শক্তিমত্তা ও প্রভাব বিস্তারে প্রবলতর ছিল। অতঃপর আল্লাহ তাদের পাকড়াও করলেন তাদের পাপাচারের কারণে। আর তাদের জন্য ছিল না আল্লাহর পক্ষ থেকে কোন রক্ষাকারী।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ২১)

5 ৫
فَاِنَّ مَعَ الۡعُسۡرِ یُسۡرًا ۙ
অনুবাদ: সুতরাং কষ্টের সাথেই রয়েছে সুখ।
(আল-ইনশিরাহ আয়াত: ৫)

131 ১৩১
وَ لَا تَمُدَّنَّ عَیۡنَیۡکَ اِلٰی مَا مَتَّعۡنَا بِهٖۤ اَزۡوَاجًا مِّنۡهُمۡ زَهۡرَۃَ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۬ۙ لِنَفۡتِنَهُمۡ فِیۡهِ ؕ وَ رِزۡقُ رَبِّکَ خَیۡرٌ وَّ اَبۡقٰی
অনুবাদ: আর তুমি কখনো প্রসারিত করো না তোমার দু’চোখ সে সবের প্রতি, যা আমি তাদের বিভিন্ন শ্রেণীকে দুনিয়ার জীবনের জাঁক-জমকস্বরূপ উপভোগের উপকরণ হিসেবে দিয়েছি। যাতে আমি সে বিষয়ে তাদেরকে পরীক্ষা করে নিতে পারি। আর তোমার রবের প্রদত্ত রিয্ক সর্বোৎকৃষ্ট ও অধিকতর স্থায়ী।
(ত্ব-হা আয়াত: ১৩১)

69 ৬৯
وَدَّتۡ طَّآئِفَۃٌ مِّنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ لَوۡ یُضِلُّوۡنَکُمۡ ؕ وَ مَا یُضِلُّوۡنَ اِلَّاۤ اَنۡفُسَهُمۡ وَ مَا یَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: কিতাবীরা একদল কামনা করে, যদি তারা তোমাদেরকে বিপথগামী করতে পারত! কিন্তু তারা নিজদেরকে ছাড়া অন্য কাউকে বিপথগামী করছে না। অথচ তারা অনুভব করতে পারে না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৬৯)

60 ৬০
وَ اُتۡبِعُوۡا فِیۡ هٰذِهِ الدُّنۡیَا لَعۡنَۃً وَّ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ اَلَاۤ اِنَّ عَادًا کَفَرُوۡا رَبَّهُمۡ ؕ اَلَا بُعۡدًا لِّعَادٍ قَوۡمِ هُوۡدٍ
অনুবাদ: আর এই দুনিয়াতে লা‘নত তাদের পেছনে লাগিয়ে দেয়া হয়েছে এবং কিয়ামত দিবসেও। জেনে রাখ, নিশ্চয় আদ জাতি তাদের রবের সাথে কুফরী করেছে। জেনে রাখ, হূদের কওম আদ জাতির জন্য রয়েছে ধ্বংস।
(হূদ আয়াত: ৬০)

25 ২৫
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ الَّذِیۡ جَعَلۡنٰهُ لِلنَّاسِ سَوَآءَۨ الۡعَاکِفُ فِیۡهِ وَ الۡبَادِ ؕ وَ مَنۡ یُّرِدۡ فِیۡهِ بِاِلۡحَادٍۭ بِظُلۡمٍ نُّذِقۡهُ مِنۡ عَذَابٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা কুফরী করে এবং আল্লাহর পথ থেকে ও মসজিদে হারাম থেকে বাধা দেয়, যাকে আমি স্থানীয় ও বহিরাগত সকলের জন্য সমান করেছি। আর যে ব্যক্তি সীমালঙ্ঘন করে সেখানে পাপকাজ করতে চায়, তাকে আমি যন্ত্রণাদায়ক আযাব আস্বাদন করাব।
(আল-হজ্জ আয়াত: ২৫)

170 ১৭০
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ قَدۡ جَآءَکُمُ الرَّسُوۡلُ بِالۡحَقِّ مِنۡ رَّبِّکُمۡ فَاٰمِنُوۡا خَیۡرًا لَّکُمۡ ؕ وَ اِنۡ تَکۡفُرُوۡا فَاِنَّ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلِیۡمًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: হে মানুষ, অবশ্যই তোমাদের নিকট রাসূল এসেছে, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে সত্য নিয়ে। সুতরাং তোমরা ঈমান আন, তা তোমাদের জন্য উত্তম হবে। আর যদি কুফরী কর, তবে নিশ্চয় আসমানসমূহ ও যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহর জন্যই এবং আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
(আন-নিসা আয়াত: ১৭০)

48 ৪৮
وَ اِذَا دُعُوۡۤا اِلَی اللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ لِیَحۡکُمَ بَیۡنَهُمۡ اِذَا فَرِیۡقٌ مِّنۡهُمۡ مُّعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি এ মর্মে আহবান করা হয় যে, তিনি তাদের মধ্যে বিচারমীমাংসা করবেন, তখন তাদের একটি দল মুখ ফিরিয়ে নেয়।
(আন-নূর আয়াত: ৪৮)

38 ৩৮
وَ الشَّمۡسُ تَجۡرِیۡ لِمُسۡتَقَرٍّ لَّهَا ؕ ذٰلِکَ تَقۡدِیۡرُ الۡعَزِیۡزِ الۡعَلِیۡمِ
অনুবাদ: আর সূর্য ভ্রমণ করে তার নির্দিষ্ট পথে, এটা মহাপরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ (আল্লাহ)-র নির্ধারণ।
(ইয়াসীন আয়াত: ৩৮)

8 ৮
مَّا لَهٗ مِنۡ دَافِعٍ ۙ
অনুবাদ: যার কোন প্রতিরোধকারী নেই।
(আত-তূর আয়াত: ৮)

172 ১৭২
ثُمَّ دَمَّرۡنَا الۡاٰخَرِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর অন্যদেরকে আমি ধ্বংস করে দিলাম।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৭২)

19 ১৯
قَالَ اَلۡقِهَا یٰمُوۡسٰی
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘হে মূসা! ওটা ফেলে দাও।’
(ত্ব-হা আয়াত: ১৯)

20 ২০
وَ لَا الظُّلُمٰتُ وَ لَا النُّوۡرُ
অনুবাদ: আর অন্ধকার ও আলো সমান নয়
(ফাতির আয়াত: ২০)

29 ২৯
یُوۡسُفُ اَعۡرِضۡ عَنۡ هٰذَا ٜ وَ اسۡتَغۡفِرِیۡ لِذَنۡۢبِکِ ۚۖ اِنَّکِ کُنۡتِ مِنَ الۡخٰطِئِیۡنَ
অনুবাদ: ‘ইউসুফ, তুমি এ প্রসঙ্গ এড়িয়ে যাও, আর (হে নারী) তুমি তোমার পাপের জন্য ইস্তেগফার কর। নিশ্চয় তুমিই পাপীদের অন্তর্ভূক্ত’।
(ইউসুফ আয়াত: ২৯)

2 ২
اِنَّاۤ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکَ الۡکِتٰبَ بِالۡحَقِّ فَاعۡبُدِ اللّٰهَ مُخۡلِصًا لَّهُ الدِّیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমার কাছে যথাযথভাবে এই কিতাব নাযিল করেছি; অতএব আল্লাহর ‘ইবাদাত কর তাঁরই আনুগত্যে একনিষ্ঠ হয়ে।
(আয-যুমার আয়াত: ২)

19 ১৯
وَ اقۡصِدۡ فِیۡ مَشۡیِکَ وَ اغۡضُضۡ مِنۡ صَوۡتِکَ ؕ اِنَّ اَنۡکَرَ الۡاَصۡوَاتِ لَصَوۡتُ الۡحَمِیۡرِ
অনুবাদ: ‘আর তোমার চলার ক্ষেত্রে মধ্যপন্থা অবলম্বন কর, তোমার আওয়াজ নীচু কর; নিশ্চয় সবচাইতে নিকৃষ্ট আওয়াজ হল গাধার আওয়াজ’।
(লুকমান আয়াত: ১৯)

106 ১০৬
اِنَّ هٰذَا لَهُوَ الۡبَلٰٓـؤُا الۡمُبِیۡنُ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় এটা সুস্পষ্ট পরীক্ষা’।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১০৬)

82 ৮২
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ الۡجَنَّۃِ ۚ هُمۡ فِیۡهَا خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে, তারা জান্নাতের অধিবাসী। তারা সেখানে হবে স্থায়ী।
(আল-বাকারা আয়াত: ৮২)

191 ১৯১
الَّذِیۡنَ یَذۡکُرُوۡنَ اللّٰهَ قِیٰمًا وَّ قُعُوۡدًا وَّ عَلٰی جُنُوۡبِهِمۡ وَ یَتَفَکَّرُوۡنَ فِیۡ خَلۡقِ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ۚ رَبَّنَا مَا خَلَقۡتَ هٰذَا بَاطِلًا ۚ سُبۡحٰنَکَ فَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
অনুবাদ: যারা আল্লাহকে স্মরণ করে দাঁড়িয়ে, বসে ও কাত হয়ে এবং আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টি সম্পর্কে চিন্তা করে। (বলে) ‘হে আমাদের রব, তুমি এসব অনর্থক সৃষ্টি করনি। তুমি পবিত্র মহান। সুতরাং তুমি আমাদেরকে আগুনের আযাব থেকে রক্ষা কর’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৯১)

97 ৯৭
وَ لَقَدۡ نَعۡلَمُ اَنَّکَ یَضِیۡقُ صَدۡرُکَ بِمَا یَقُوۡلُوۡنَ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি জানি যে, তারা যা বলে তাতে তোমার অন্তর সঙ্কুচিত হয়।
(আল-হিজর আয়াত: ৯৭)

1 ১
وَیۡلٌ لِّکُلِّ هُمَزَۃٍ لُّمَزَۃِۣ
অনুবাদ: দুর্ভোগ প্রত্যেকের যে সামনে নিন্দাকারী ও পেছনে গীবতকারী।
(আল-হুমাযা আয়াত: ১)

9 ৯
اِذۡ تَسۡتَغِیۡثُوۡنَ رَبَّکُمۡ فَاسۡتَجَابَ لَکُمۡ اَنِّیۡ مُمِدُّکُمۡ بِاَلۡفٍ مِّنَ الۡمَلٰٓئِکَۃِ مُرۡدِفِیۡنَ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর, যখন তোমরা তোমাদের রবের নিকট ফরিয়াদ করছিলে, তখন তিনি তোমাদের ডাকে সাড়া দিয়েছিলেন যে, ‘নিশ্চয় আমি তোমাদেরকে পর পর আগমনকারী এক হাজার ফেরেশতা দ্বারা সাহায্য করছি’।
(আল-আনফাল আয়াত: ৯)

48 ৪৮
قُلۡ اِنَّ رَبِّیۡ یَقۡذِفُ بِالۡحَقِّ ۚ عَلَّامُ الۡغُیُوۡبِ
অনুবাদ: বল, ‘আমার রব সত্য পাঠিয়েছেন। তিনি যাবতীয় গায়েব সম্পর্কে পরিজ্ঞাত।’
(সাবা আয়াত: ৪৮)

66 ৬৬
قَدۡ کَانَتۡ اٰیٰتِیۡ تُتۡلٰی عَلَیۡکُمۡ فَکُنۡتُمۡ عَلٰۤی اَعۡقَابِکُمۡ تَنۡکِصُوۡنَ
অনুবাদ: আমার আয়াতসমূহ তোমাদের সামনে অবশ্যই তিলাওয়াত করা হত, তারপর তোমরা তোমাদের পেছন ফিরে চলে যেতে,
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৬৬)

14 ১৪
لَا یُقَاتِلُوۡنَکُمۡ جَمِیۡعًا اِلَّا فِیۡ قُرًی مُّحَصَّنَۃٍ اَوۡ مِنۡ وَّرَآءِ جُدُرٍ ؕ بَاۡسُهُمۡ بَیۡنَهُمۡ شَدِیۡدٌ ؕ تَحۡسَبُهُمۡ جَمِیۡعًا وَّ قُلُوۡبُهُمۡ شَتّٰی ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ قَوۡمٌ لَّا یَعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা সম্মিলিতিভাবে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে না তবে সুরক্ষিত জনপদের মধ্যে অবস্থান করে বা দেয়ালের পেছন হতে; তারা নিজেরা নিজেদেরকে প্রবল শক্তিধর মনে করে; তুমি তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ মনে করছ অথচ তাদের অন্তরসমূহ বিচ্ছিন্ন। এটি এজন্য যে, তারা নির্বোধ সম্প্রদায়।
(আল-হাশর আয়াত: ১৪)

85 ৮৫
لَاَمۡلَـَٔنَّ جَهَنَّمَ مِنۡکَ وَ مِمَّنۡ تَبِعَکَ مِنۡهُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমাকে দিয়ে এবং তাদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করত তাদের দিয়ে নিশ্চয় আমি জাহান্নাম পূর্ণ করব।’
(সোয়াদ আয়াত: ৮৫)

29 ২৯
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنۡ تَتَّقُوا اللّٰهَ یَجۡعَلۡ لَّکُمۡ فُرۡقَانًا وَّ یُکَفِّرۡ عَنۡکُمۡ سَیِّاٰتِکُمۡ وَ یَغۡفِرۡ لَکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ ذُو الۡفَضۡلِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় কর তাহলে তিনি তোমাদের জন্য ফুরকান* প্রদান করবেন, তোমাদের থেকে তোমাদের পাপসমূহ দূর করবেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করবেন। আর আল্লাহ মহা অনুগ্রহশীল।
(আল-আনফাল আয়াত: ২৯)

11 ১১
اَللّٰهُ یَبۡدَؤُا الۡخَلۡقَ ثُمَّ یُعِیۡدُهٗ ثُمَّ اِلَیۡهِ تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ সৃষ্টির সূচনা করেন, তারপর তিনিই তার পুনরাবৃত্তি করবেন। তারপর তাঁর কাছেই তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে।
(আর-রুম আয়াত: ১১)

32 ৩২
وَ اِذَا غَشِیَهُمۡ مَّوۡجٌ کَالظُّلَلِ دَعَوُا اللّٰهَ مُخۡلِصِیۡنَ لَهُ الدِّیۡنَ ۬ۚ فَلَمَّا نَجّٰهُمۡ اِلَی الۡبَرِّ فَمِنۡهُمۡ مُّقۡتَصِدٌ ؕ وَ مَا یَجۡحَدُ بِاٰیٰتِنَاۤ اِلَّا کُلُّ خَتَّارٍ کَفُوۡرٍ
অনুবাদ: আর যখন ঢেউ তাদেরকে ছায়ার মত আচ্ছন্ন করে নেয়, তখন তারা একনিষ্ঠ অবস্থায় আনুগত্যভরে আল্লাহকে ডাকে। অতঃপর যখন তিনি তাদেরকে উদ্ধার করে স্থলে পৌঁছে দেন, তখন তাদের কেউ কেউ (ঈমান ও কুফরীর) মধ্যপথে থাকে। আর বিশ্বাসঘাতক ও কাফির ব্যক্তি ছাড়া কেউ আমার নিদর্শনাবলী অস্বীকার করে না।
(লুকমান আয়াত: ৩২)

153 ১৫৩
یَسۡـَٔلُکَ اَهۡلُ الۡکِتٰبِ اَنۡ تُنَزِّلَ عَلَیۡهِمۡ کِتٰبًا مِّنَ السَّمَآءِ فَقَدۡ سَاَلُوۡا مُوۡسٰۤی اَکۡبَرَ مِنۡ ذٰلِکَ فَقَالُوۡۤا اَرِنَا اللّٰهَ جَهۡرَۃً فَاَخَذَتۡهُمُ الصّٰعِقَۃُ بِظُلۡمِهِمۡ ۚ ثُمَّ اتَّخَذُوا الۡعِجۡلَ مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَتۡهُمُ الۡبَیِّنٰتُ فَعَفَوۡنَا عَنۡ ذٰلِکَ ۚ وَ اٰتَیۡنَا مُوۡسٰی سُلۡطٰنًا مُّبِیۡنًا
অনুবাদ: কিতাবীগণ তোমার নিকট চায় যে, আসমান থেকে তুমি তাদের উপর একটি কিতাব নাযিল কর। অথচ তারা মূসার কাছে এর চেয়ে বড় কিছু চেয়েছিল, যখন তারা বলেছিল, ‘আমাদেরকে সামনাসামনি আল্লাহকে দেখাও’। ফলে তাদেরকে তাদের অন্যায়ের কারণে বজ্র পাকড়াও করেছিল। অতঃপর তারা বাছুরকে (উপাস্যরূপে) গ্রহণ করল, তাদের নিকট স্পষ্ট প্রমাণসমূহ আসার পরও। তারপর আমি তা ক্ষমা করে দিয়েছিলাম এবং মূসাকে দিয়েছিলাম সুস্পষ্ট প্রমাণ।
(আন-নিসা আয়াত: ১৫৩)

76 ৭৬
وَ یَزِیۡدُ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ اهۡتَدَوۡا هُدًی ؕ وَ الۡبٰقِیٰتُ الصّٰلِحٰتُ خَیۡرٌ عِنۡدَ رَبِّکَ ثَوَابًا وَّ خَیۡرٌ مَّرَدًّا
অনুবাদ: আর যারা সঠিক পথে চলে আল্লাহ তাদের হিদায়াত বৃদ্ধি করেন আর স্থায়ী সৎকর্মসমূহ তোমার রবের কাছে পুরস্কার প্রাপ্তির দিক দিয়ে শ্রেষ্ঠ এবং পরিণতি হিসেবেও শ্রেষ্ঠ।
(মারইয়াম আয়াত: ৭৬)

100 ১০০
اَوَ لَمۡ یَهۡدِ لِلَّذِیۡنَ یَرِثُوۡنَ الۡاَرۡضَ مِنۡۢ بَعۡدِ اَهۡلِهَاۤ اَنۡ لَّوۡ نَشَآءُ اَصَبۡنٰهُمۡ بِذُنُوۡبِهِمۡ ۚ وَ نَطۡبَعُ عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ فَهُمۡ لَا یَسۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: যমীনের অধিবাসীদের (চলে যাবার) পর যারা তার উত্তরাধিকারী হয়, তাদের কাছে কি এ কথা পরিষ্কার হয়নি যে, আমি যদি চাই, তাদের পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারি? আর আমি মোহর মেরে দেই তাদের হৃদয়ে। অতঃপর তারা শোনে না।
(আল-আরাফ আয়াত: ১০০)

16 ১৬
اٰخِذِیۡنَ مَاۤ اٰتٰهُمۡ رَبُّهُمۡ ؕ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا قَبۡلَ ذٰلِکَ مُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: তাদের রব তাদের যা দিবেন তা তারা খুশীতে গ্রহণকারী হবে। ইতঃপূর্বে এরাই ছিল সৎকর্মশীল।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ১৬)

16 ১৬
اِنۡ یَّشَاۡ یُذۡهِبۡکُمۡ وَ یَاۡتِ بِخَلۡقٍ جَدِیۡدٍ
অনুবাদ: যদি তিনি চান তোমাদেরকে সরিয়ে দেবেন এবং একটি নতুন সৃষ্টি নিয়ে আসবেন।
(ফাতির আয়াত: ১৬)

80 ৮০
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡعِلۡمَ وَیۡلَکُمۡ ثَوَابُ اللّٰهِ خَیۡرٌ لِّمَنۡ اٰمَنَ وَ عَمِلَ صَالِحًا ۚ وَ لَا یُلَقّٰهَاۤ اِلَّا الصّٰبِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা জ্ঞান প্রাপ্ত হয়েছিল, তারা বলল, ‘ধিক তোমাদেরকে! আল্লাহর প্রতিদানই উত্তম যে ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তার জন্য। আর তা শুধু সবরকারীরাই পেতে পারে।’
(আল-কাসাস আয়াত: ৮০)

1 ১
طٰسٓمّٓ
অনুবাদ: ত্ব-সীন-মীম।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১)

65 ৬৫
طَلۡعُهَا کَاَنَّهٗ رُءُوۡسُ الشَّیٰطِیۡنِ
অনুবাদ: এর ফল যেন শয়তানের মাথা;
(আস-সাফফাত আয়াত: ৬৫)

51 ৫১
وَ اِذۡ وٰعَدۡنَا مُوۡسٰۤی اَرۡبَعِیۡنَ لَیۡلَۃً ثُمَّ اتَّخَذۡتُمُ الۡعِجۡلَ مِنۡۢ بَعۡدِهٖ وَ اَنۡتُمۡ ظٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন আমি মূসাকে চল্লিশ রাতের ওয়াদা দিয়েছিলাম অতঃপর তোমরা তার যাওয়ার পর বাছুরকে (উপাস্যরূপে) গ্রহণ করেছিলে, আর তোমরা ছিলে যালিম।
(আল-বাকারা আয়াত: ৫১)

69 ৬৯
قَالُوا ادۡعُ لَنَا رَبَّکَ یُبَیِّنۡ لَّنَا مَا لَوۡنُهَا ؕ قَالَ اِنَّهٗ یَقُوۡلُ اِنَّهَا بَقَرَۃٌ صَفۡرَآءُ ۙ فَاقِعٌ لَّوۡنُهَا تَسُرُّ النّٰظِرِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি আমাদের জন্য তোমার রবের নিকট দো‘আ কর, তিনি যেন আমাদের জন্য স্পষ্ট করে দেন, কেমন তার রঙ’? সে বলল, ‘নিশ্চয় তিনি বলছেন, নিশ্চয় তা হবে হলুদ রঙের গাভী, তার রঙ উজ্বল, দর্শকদেরকে যা আনন্দ দেবে’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৬৯)

44 ৪৪
عَلٰی سُرُرٍ مُّتَقٰبِلِیۡنَ
অনুবাদ: মুখোমুখি পালঙ্কে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৪৪)

7 ৭
وَ اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتُنَا بَیِّنٰتٍ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لِلۡحَقِّ لَمَّا جَآءَهُمۡ ۙ هٰذَا سِحۡرٌ مُّبِیۡنٌ ؕ
অনুবাদ: যখন তাদের কাছে আমার সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হয়। তখন যারা কুফরী করে তাদের নিকট সত্য আসার পর বলে, ‘এটাতো প্রকাশ্য যাদু’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৭)

16 ১৬
فَاَرۡسَلۡنَا عَلَیۡهِمۡ رِیۡحًا صَرۡصَرًا فِیۡۤ اَیَّامٍ نَّحِسَاتٍ لِّنُذِیۡقَهُمۡ عَذَابَ الۡخِزۡیِ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ؕ وَ لَعَذَابُ الۡاٰخِرَۃِ اَخۡزٰی وَ هُمۡ لَا یُنۡصَرُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর আমি তাদের উপর অশুভ দিনগুলোতে ঝঞ্ঝাবায়ু পাঠালাম যাতে তাদেরকে দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনাদায়ক আযাব আস্বাদন করাতে পারি। আর আখিরাতের আযাব তো অধিকতর লাঞ্ছনাদায়ক এবং তাদেরকে সাহায্য করা হবে না।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ১৬)

82 ৮২
سُبۡحٰنَ رَبِّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ رَبِّ الۡعَرۡشِ عَمَّا یَصِفُوۡنَ
অনুবাদ: তারা যা আরোপ করে, আসমানসমূহ ও যমীনের রব এবং আরশের রব তা থেকে পবিত্র-মহান।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৮২)

1 ১
وَ السَّمَآءِ ذَاتِ الۡبُرُوۡجِ ۙ
অনুবাদ: কক্ষপথ বিশিষ্ট আসমানের কসম,
(আল-বুরুজ আয়াত: ১)

61 ৬১
قَالُوۡا رَبَّنَا مَنۡ قَدَّمَ لَنَا هٰذَا فَزِدۡهُ عَذَابًا ضِعۡفًا فِی النَّارِ
অনুবাদ: তারা বলবে, ‘হে আমাদের রব, যে আমাদের জন্য এ বিপদ এনেছে, জাহান্নামে তুমি তার আযাবকে দ্বিগুণ বাড়িয়ে দাও।’
(সোয়াদ আয়াত: ৬১)

61 ৬১
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ تَعَالَوۡا اِلٰی مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ اِلَی الرَّسُوۡلِ رَاَیۡتَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡکَ صُدُوۡدًا
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস যা আল্লাহ নাযিল করেছেন তার দিকে এবং রাসূলের দিকে’, তখন মুনাফিকদেরকে দেখবে তোমার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে যাচ্ছে।
(আন-নিসা আয়াত: ৬১)

2 ২
مَا الۡقَارِعَۃُ ۚ
অনুবাদ: মহাভীতিপ্রদ শব্দ কী?
(আল-কারিআ আয়াত: ২)

59 ৫৯
وَ مَا مَنَعَنَاۤ اَنۡ نُّرۡسِلَ بِالۡاٰیٰتِ اِلَّاۤ اَنۡ کَذَّبَ بِهَا الۡاَوَّلُوۡنَ ؕ وَ اٰتَیۡنَا ثَمُوۡدَ النَّاقَۃَ مُبۡصِرَۃً فَظَلَمُوۡا بِهَا ؕ وَ مَا نُرۡسِلُ بِالۡاٰیٰتِ اِلَّا تَخۡوِیۡفًا
অনুবাদ: আর পূর্ববর্তীগণ কর্তৃক নিদর্শনাবলীকে অস্বীকার করাই আমাকে তা (নিদর্শনাবলী) প্রেরণ করা হতে বিরত রেখেছে। আর আমি শিক্ষাপ্রদ নিদর্শনস্বরূপ সামূদ জাতিকে উষ্ট্রী দিয়েছিলাম, অতঃপর তারা তার উপর যুলম করেছিল। আমি কেবল ভীতি প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে নিদর্শনসমূহ পাঠাই।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৫৯)

35 ৩৫
الَّذِیۡۤ اَحَلَّنَا دَارَ الۡمُقَامَۃِ مِنۡ فَضۡلِهٖ ۚ لَا یَمَسُّنَا فِیۡهَا نَصَبٌ وَّ لَا یَمَسُّنَا فِیۡهَا لُغُوۡبٌ
অনুবাদ: ‘যিনি নিজ অনুগ্রহে আমাদেরকে স্থায়ী নিবাসে স্থান দিয়েছেন, যেখানে কোন কষ্ট আমাদেরকে স্পর্শ করে না এবং যেখানে কোন ক্লান্তিও আমাদেরকে স্পর্শ করে না’।
(ফাতির আয়াত: ৩৫)

26 ২৬
یٰدَاوٗدُ اِنَّا جَعَلۡنٰکَ خَلِیۡفَۃً فِی الۡاَرۡضِ فَاحۡکُمۡ بَیۡنَ النَّاسِ بِالۡحَقِّ وَ لَا تَتَّبِعِ الۡهَوٰی فَیُضِلَّکَ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ؕ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَضِلُّوۡنَ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ لَهُمۡ عَذَابٌ شَدِیۡدٌۢ بِمَا نَسُوۡا یَوۡمَ الۡحِسَابِ
অনুবাদ: (হে দাঊদ), নিশ্চয় আমি তোমাকে যমীনে খলীফা বানিয়েছি, অতএব তুমি মানুষের মধ্যে ন্যায়বিচার কর আর প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না, কেননা তা তোমাকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করবে। নিশ্চয় যারা আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত হয় তাদের জন্য কঠিন আযাব রয়েছে। কারণ তারা হিসাব দিবসকে ভুলে গিয়েছিল।
(সোয়াদ আয়াত: ২৬)

99 ৯৯
قُلۡ یٰۤاَهۡلَ الۡکِتٰبِ لِمَ تَصُدُّوۡنَ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ مَنۡ اٰمَنَ تَبۡغُوۡنَهَا عِوَجًا وَّ اَنۡتُمۡ شُهَدَآءُ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে আহলে কিতাব, তোমরা কেন আল্লাহর পথ থেকে বাধা দিচ্ছ তাদেরকে, যারা ঈমান এনেছে? তোমরা তাতে বক্রতা অনুসন্ধান কর, অথচ তোমরা সাক্ষী। আর তোমরা যা কর, তা থেকে আল্লাহ গাফেল নন’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৯৯)

92 ৯২
وَ مَا یَنۡۢبَغِیۡ لِلرَّحۡمٰنِ اَنۡ یَّتَّخِذَ وَلَدًا
অনুবাদ: অথচ সন্তান গ্রহণ করা পরম করুণাময়ের জন্য শোভনীয় নয়।
(মারইয়াম আয়াত: ৯২)

104 ১০৪
اَلَمۡ یَعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ هُوَ یَقۡبَلُ التَّوۡبَۃَ عَنۡ عِبَادِهٖ وَ یَاۡخُذُ الصَّدَقٰتِ وَ اَنَّ اللّٰهَ هُوَ التَّوَّابُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: তারা কি জানে না যে, নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর বান্দাদের তাওবা কবূল করেন এবং সদাকা গ্রহণ করেন। আর নিশ্চয় আল্লাহ তাওবা কবূলকারী, পরম দয়ালু।
(আত-তাওবা আয়াত: ১০৪)

37 ৩৭
وَ اٰیَۃٌ لَّهُمُ الَّیۡلُ ۚۖ نَسۡلَخُ مِنۡهُ النَّهَارَ فَاِذَا هُمۡ مُّظۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।
(ইয়াসীন আয়াত: ৩৭)

10 ১০
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا هِیَهۡ
অনুবাদ: আর তোমাকে কিসে জানাবে হাবিয়া কী?
(আল-কারিআ আয়াত: ১০)

85 ৮৫
وَ وَقَعَ الۡقَوۡلُ عَلَیۡهِمۡ بِمَا ظَلَمُوۡا فَهُمۡ لَا یَنۡطِقُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের উপর বাণী (আযাব) বাস্তবায়িত হবে। কারণ তারা যুলম করেছিল। ফলে তারা কথা বলতে পারবে না।
(আন-নামাল আয়াত: ৮৫)

54 ৫৪
وَ قَالَ الۡمَلِکُ ائۡتُوۡنِیۡ بِهٖۤ اَسۡتَخۡلِصۡهُ لِنَفۡسِیۡ ۚ فَلَمَّا کَلَّمَهٗ قَالَ اِنَّکَ الۡیَوۡمَ لَدَیۡنَا مَکِیۡنٌ اَمِیۡنٌ
অনুবাদ: আর বাদশাহ বলল, ‘তোমরা তাকে আমার নিকট নিয়ে আস, আমি তাকে নিজের জন্য আপন করে নেব’। অতঃপর যখন সে তার সাথে কথা বলল, তখন বলল, ‘নিশ্চয় আজ তুমি আমাদের নিকট মর্যাদাবান ও আস্থাভাজন’।
(ইউসুফ আয়াত: ৫৪)

90 ৯০
قَالُوۡۤا ءَاِنَّکَ لَاَنۡتَ یُوۡسُفُ ؕ قَالَ اَنَا یُوۡسُفُ وَ هٰذَاۤ اَخِیۡ ۫ قَدۡ مَنَّ اللّٰهُ عَلَیۡنَا ؕ اِنَّهٗ مَنۡ یَّـتَّقِ وَ یَصۡبِرۡ فَاِنَّ اللّٰهَ لَا یُضِیۡعُ اَجۡرَ الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তুমি কি সত্যিই ইউসুফ’? সে বলল, আমি ইউসুফ, আর এ আমার সহোদর। আল্লাহ আমাদের উপর অনুগ্রহ করেছেন। নিশ্চয় যে ব্যক্তি তাকওয়া অবলম্বন করে এবং সবর করে, তবে অবশ্যই আল্লাহ সৎকর্মশীলদের প্রতিদান বিনষ্ট করেন না’।
(ইউসুফ আয়াত: ৯০)

124 ১২৪
لَاُقَطِّعَنَّ اَیۡدِیَکُمۡ وَ اَرۡجُلَکُمۡ مِّنۡ خِلَافٍ ثُمَّ لَاُصَلِّبَنَّکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: আমি অবশ্যই তোমাদের হাত ও পা বিপরীত দিক থেকে কেটে দেব। তারপর অবশ্যই তোমাদের সবাইকে শূলে চড়াব।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১২৪)

13 ১৩
فَقَالَ لَهُمۡ رَسُوۡلُ اللّٰهِ نَاقَۃَ اللّٰهِ وَ سُقۡیٰهَا
অনুবাদ: তখন আল্লাহর রাসূল তাদেরকে বলেছিল, ‘আল্লাহর উষ্ট্রী ও তার পানি পান সম্পর্কে সতর্ক হও।’
(আশ-শামস আয়াত: ১৩)

88 ৮৮
وَ قَالُوۡا قُلُوۡبُنَا غُلۡفٌ ؕ بَلۡ لَّعَنَهُمُ اللّٰهُ بِکُفۡرِهِمۡ فَقَلِیۡلًا مَّا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলল, আমাদের অন্তরসমূহ আচ্ছাদিত; বরং তাদের কুফরীর কারণে আল্লাহ তাদেরকে লা‘নত করেছেন। অতঃপর তারা খুব কমই ঈমান আনে।
(আল-বাকারা আয়াত: ৮৮)

33 ৩৩
وَ لِکُلٍّ جَعَلۡنَا مَوَالِیَ مِمَّا تَرَکَ الۡوَالِدٰنِ وَ الۡاَقۡرَبُوۡنَ ؕ وَ الَّذِیۡنَ عَقَدَتۡ اَیۡمَانُکُمۡ فَاٰتُوۡهُمۡ نَصِیۡبَهُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ شَهِیۡدًا
অনুবাদ: আর আমি প্রত্যেকের জন্য নির্ধারণ করেছি উত্তরাধিকারী, পিতা-মাতা ও নিকট আত্মীয়-স্বজন যা রেখে যায় এবং যাদের সাথে তোমরা চুক্তি করেছ, তা থেকে* । সুতরাং তোমরা তাদেরকে তাদের অংশ দিয়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ সবকিছুর উপর সাক্ষী।
(আন-নিসা আয়াত: ৩৩)

65 ৬৫
وَ لَمَّا فَتَحُوۡا مَتَاعَهُمۡ وَجَدُوۡا بِضَاعَتَهُمۡ رُدَّتۡ اِلَیۡهِمۡ ؕ قَالُوۡا یٰۤاَبَانَا مَا نَبۡغِیۡ ؕ هٰذِهٖ بِضَاعَتُنَا رُدَّتۡ اِلَیۡنَا ۚ وَ نَمِیۡرُ اَهۡلَنَا وَ نَحۡفَظُ اَخَانَا وَ نَزۡدَادُ کَیۡلَ بَعِیۡرٍ ؕ ذٰلِکَ کَیۡلٌ یَّسِیۡرٌ
অনুবাদ: আর যখন তারা তাদের মাল-পত্র খুলল, তখন তারা দেখতে পেল তাদের পণ্যমূল্য তাদের কাছে ফেরত দেয়া হয়েছে। তারা বলল, ‘হে আমাদের পিতা, আমরা আর কী চাই? এই আমাদের পণ্যমূল্য, তা আমাদেরকে ফেরৎ দেয়া হয়েছে। আর আমরা আমাদের পরিবারবর্গের জন্য খাদ্যসামগ্রী নিয়ে আসব, আমাদের ভাইকে হেফাযত করব এবং আরো এক উট বোঝাই রসদ বেশি আনব, (বাদশাহ্র জন্য) ঐ রসদ (প্রদান) খুবই সহজ’।
(ইউসুফ আয়াত: ৬৫)

94 ৯৪
فَمَنۡ یَّعۡمَلۡ مِنَ الصّٰلِحٰتِ وَ هُوَ مُؤۡمِنٌ فَلَا کُفۡرَانَ لِسَعۡیِهٖ ۚ وَ اِنَّا لَهٗ کٰتِبُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং যে মুমিন অবস্থায় সৎকাজ করে তার প্রচেষ্টাকে অস্বীকার করা হবে না। আর আমি তো তা লিখে রাখি।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৯৪)

108 ১০৮
قُلۡ هٰذِهٖ سَبِیۡلِیۡۤ اَدۡعُوۡۤا اِلَی اللّٰهِ ۟ؔ عَلٰی بَصِیۡرَۃٍ اَنَا وَ مَنِ اتَّبَعَنِیۡ ؕ وَ سُبۡحٰنَ اللّٰهِ وَ مَاۤ اَنَا مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘এটা আমার পথ। আমি জেনে-বুঝে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেই এবং যারা আমার অনুসরণ করেছে তারাও। আর আল্লাহ পবিত্র মহান এবং আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই’।
(ইউসুফ আয়াত: ১০৮)

9 ৯
اَبۡصَارُهَا خَاشِعَۃٌ ۘ
অনুবাদ: তাদের দৃষ্টিসমূহ নত হবে।
(আন-নাযিআত আয়াত: ৯)

96 ৯৬
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا مُوۡسٰی بِاٰیٰتِنَا وَ سُلۡطٰنٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আর আমি মূসাকে আমার আয়াতসমূহ* ও স্পষ্ট প্রমাণ দিয়ে পাঠিয়েছি,
(হূদ আয়াত: ৯৬)

28 ২৮
بَلۡ بَدَا لَهُمۡ مَّا کَانُوۡا یُخۡفُوۡنَ مِنۡ قَبۡلُ ؕ وَ لَوۡ رُدُّوۡا لَعَادُوۡا لِمَا نُهُوۡا عَنۡهُ وَ اِنَّهُمۡ لَکٰذِبُوۡنَ
অনুবাদ: বরং তাদের কাছে প্রকাশ হয়ে গিয়েছে পূর্বে যা তারা গোপন করত। আর যদি তাদের ফেরত পাঠানো হয় অবশ্যই যা থেকে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছে তারা তাতে ফিরে যেত এবং নিশ্চয়ই তারা মিথ্যাবাদী।
(আল-আনআম আয়াত: ২৮)

7 ৭
عَسَی اللّٰهُ اَنۡ یَّجۡعَلَ بَیۡنَکُمۡ وَ بَیۡنَ الَّذِیۡنَ عَادَیۡتُمۡ مِّنۡهُمۡ مَّوَدَّۃً ؕ وَ اللّٰهُ قَدِیۡرٌ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: যাদের সাথে তোমরা শত্রুতা করছ, আশা করা যায় আল্লাহ তোমাদের ও তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব সৃষ্টি করে দেবেন। আর আল্লাহ সর্ব শক্তিমান এবং আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ৭)

21 ২১
وَ فِیۡۤ اَنۡفُسِکُمۡ ؕ اَفَلَا تُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: তোমাদের নিজদের মধ্যেও। তোমরা কি চক্ষুষ্মান হবে না?
(আয-যারিয়াত আয়াত: ২১)

5 ৫
اَفَنَضۡرِبُ عَنۡکُمُ الذِّکۡرَ صَفۡحًا اَنۡ کُنۡتُمۡ قَوۡمًا مُّسۡرِفِیۡنَ
অনুবাদ: তোমরা সীমালঙ্ঘনকারী জাতি, এ কারণে কি আমি তোমাদের কাছ থেকে এ উপদেশবাণী সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাহার করে নেব?
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৫)

1 ১
هَلۡ اَتٰىکَ حَدِیۡثُ الۡغَاشِیَۃِ ؕ
অনুবাদ: কিয়ামতের সংবাদ কি তোমার কাছে এসেছে?
(আল-গাশিয়া আয়াত: ১)

2 ২
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لِمَ تَقُوۡلُوۡنَ مَا لَا تَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমরা তা কেন বল, যা তোমরা কর না?
(আস-সফ আয়াত: ২)

103 ১০৩
اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لِّمَنۡ خَافَ عَذَابَ الۡاٰخِرَۃِ ؕ ذٰلِکَ یَوۡمٌ مَّجۡمُوۡعٌ ۙ لَّهُ النَّاسُ وَ ذٰلِکَ یَوۡمٌ مَّشۡهُوۡدٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় এতে রয়েছে নিদর্শন তার জন্য যে আখিরাতের আযাবকে ভয় করে। সেটি এমন একটি দিন, যেদিন সকল মানুষকে সমবেত করা হবে এবং সেটি এমন এক দিন, যেদিন সবাই হাযির হবে।
(হূদ আয়াত: ১০৩)

24 ২৪
فَیُعَذِّبُهُ اللّٰهُ الۡعَذَابَ الۡاَکۡبَرَ
অনুবাদ: ফলে আল্লাহ তাকে কঠোর আযাব দেবেন।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ২৪)

114 ১১৪
لَا خَیۡرَ فِیۡ کَثِیۡرٍ مِّنۡ نَّجۡوٰىهُمۡ اِلَّا مَنۡ اَمَرَ بِصَدَقَۃٍ اَوۡ مَعۡرُوۡفٍ اَوۡ اِصۡلَاحٍۭ بَیۡنَ النَّاسِ ؕ وَ مَنۡ یَّفۡعَلۡ ذٰلِکَ ابۡتِغَآءَ مَرۡضَاتِ اللّٰهِ فَسَوۡفَ نُؤۡتِیۡـهِ اَجۡرًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: তাদের গোপন পরামর্শের অধিকাংশে কোন কল্যাণ নেই। তবে (কল্যাণ আছে) যে নির্দেশ দেয় সদাকা কিংবা ভালো কাজ অথবা মানুষের মধ্যে মীমাংসার। আর যে তা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে করবে তবে অচিরেই আমি তাকে মহাপুরস্কার দান করব।
(আন-নিসা আয়াত: ১১৪)

3 ৩
فَسَبِّحۡ بِحَمۡدِ رَبِّکَ وَ اسۡتَغۡفِرۡهُ ؕؔ اِنَّهٗ کَانَ تَوَّابًا
অনুবাদ: তখন তুমি তোমার রবের সপ্রশংস তাসবীহ পাঠ কর এবং তাঁর কাছে ক্ষমা চাও নিশ্চয় তিনি তাওবা কবূলকারী।
(আন-নাসর আয়াত: ৩)

84 ৮৪
اِنَّا مَکَّنَّا لَهٗ فِی الۡاَرۡضِ وَ اٰتَیۡنٰهُ مِنۡ کُلِّ شَیۡءٍ سَبَبًا
অনুবাদ: আমি তাকে যমীনে কর্তৃত্ব দান করেছিলাম এবং সববিষয়ের উপায়- উপকরণ দান করেছিলাম।
(আল-কাহফ আয়াত: ৮৪)

85 ৮৫
وَ نَحۡنُ اَقۡرَبُ اِلَیۡهِ مِنۡکُمۡ وَ لٰکِنۡ لَّا تُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের চাইতে আমি তার খুব কাছে; কিন্তু তোমরা দেখতে পাও না।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৮৫)

26 ২৬
بَلۡ هُمُ الۡیَوۡمَ مُسۡتَسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: বরং তারা হবে আজ আত্মসমর্পণকারী।
(আস-সাফফাত আয়াত: ২৬)

6 ৬
وَ اِذۡ قَالَ عِیۡسَی ابۡنُ مَرۡیَمَ یٰبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ اِنِّیۡ رَسُوۡلُ اللّٰهِ اِلَیۡکُمۡ مُّصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیَّ مِنَ التَّوۡرٰىۃِ وَ مُبَشِّرًۢا بِرَسُوۡلٍ یَّاۡتِیۡ مِنۡۢ بَعۡدِی اسۡمُهٗۤ اَحۡمَدُ ؕ فَلَمَّا جَآءَهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ قَالُوۡا هٰذَا سِحۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর যখন মারইয়াম পুত্র ঈসা বলেছিল, ‘হে বনী ইসরাঈল, নিশ্চয় আমি তোমাদের নিকট আল্লাহর রাসূল। আমার পূর্ববর্তী তাওরাতের সত্যায়নকারী এবং একজন রাসূলের সুসংবাদদাতা যিনি আমার পরে আসবেন, যার নাম আহমদ’। অতঃপর সে যখন সুস্পষ্ট নিদর্শনসমূহ নিয়ে আগমন করল, তখন তারা বলল, ‘এটাতো স্পষ্ট যাদু’।
(আস-সফ আয়াত: ৬)

1 ১
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ لِمَ تُحَرِّمُ مَاۤ اَحَلَّ اللّٰهُ لَکَ ۚ تَبۡتَغِیۡ مَرۡضَاتَ اَزۡوَاجِکَ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: হে নবী, আল্লাহ তোমার জন্য যা হালাল করেছেন তোমার স্ত্রীদের সন্তুষ্টি কামনায় তুমি কেন তা হারাম করছ? আর আল্লাহ অতীব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আত-তাহরীম আয়াত: ১)

50 ৫০
فَفِرُّوۡۤا اِلَی اللّٰهِ ؕ اِنِّیۡ لَکُمۡ مِّنۡهُ نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: অতএব তোমরা আল্লাহর দিকে ধাবিত হও। আমি তো তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের জন্য এক স্পষ্ট সতর্ককারী।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৫০)

108 ১০৮
قُلۡ اِنَّمَا یُوۡحٰۤی اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰـهُکُمۡ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ ۚ فَهَلۡ اَنۡتُمۡ مُّسۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমার প্রতি ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহ একক ইলাহ। সুতরাং তোমরা কি আত্মসমর্পণকারী হবে’?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১০৮)

23 ২৩
اِلَّا مَنۡ تَوَلّٰی وَ کَفَرَ
অনুবাদ: তবে যে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং কুফরী করে,
(আল-গাশিয়া আয়াত: ২৩)

23 ২৩
ثُمَّ لَمۡ تَکُنۡ فِتۡنَتُهُمۡ اِلَّاۤ اَنۡ قَالُوۡا وَ اللّٰهِ رَبِّنَا مَا کُنَّا مُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তাদের পরীক্ষার জবাব শুধু এ হবে যে, তারপর তারা বলবে, ‘আমাদের রব আল্লাহর কসম! আমরা মুশরিক ছিলাম না’।
(আল-আনআম আয়াত: ২৩)

5 ৫
تَنۡزِیۡلَ الۡعَزِیۡزِ الرَّحِیۡمِ
অনুবাদ: (এ কুরআন) মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়াময় (আল্লাহ) কর্তৃক নাযিলকৃত।
(ইয়াসীন আয়াত: ৫)

4 ৪
کَذَّبَتۡ ثَمُوۡدُ وَ عَادٌۢ بِالۡقَارِعَۃِ
অনুবাদ: সামূদ ও ‘আদ সম্প্রদায় সজোরে আঘাতকারী (কিয়ামত)কে অস্বীকার করেছিল।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৪)

156 ১৫৬
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَکُوۡنُوۡا کَالَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ قَالُوۡا لِاِخۡوَانِهِمۡ اِذَا ضَرَبُوۡا فِی الۡاَرۡضِ اَوۡ کَانُوۡا غُزًّی لَّوۡ کَانُوۡا عِنۡدَنَا مَا مَاتُوۡا وَ مَا قُتِلُوۡا ۚ لِیَجۡعَلَ اللّٰهُ ذٰلِکَ حَسۡرَۃً فِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ ؕ وَ اللّٰهُ یُحۡیٖ وَ یُمِیۡتُ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ بَصِیۡرٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা কুফরী করেছে এবং তাদের ভাইদেরকে বলেছে- যখন তারা যমীনে সফরে বের হয়েছিল অথবা তারা ছিল যোদ্ধা (অতঃপর নিহত হয়েছিল)-‘যদি তারা আমাদের কাছে থাকত, তবে তারা মারা যেত না এবং তাদেরকে হত্যা করা হত না’। যাতে আল্লাহ তা তাদের অন্তরে আক্ষেপে পরিণত করেন এবং আল্লাহ জীবন দান করেন ও মৃত্যু দেন। আর তোমরা যা কর আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৫৬)

25 ২৫
اَنَّا صَبَبۡنَا الۡمَآءَ صَبًّا
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি প্রচুর পরিমাণে পানি বর্ষণ করি।
(আবাসা আয়াত: ২৫)

75 ৭৫
وَ تَرَی الۡمَلٰٓئِکَۃَ حَآفِّیۡنَ مِنۡ حَوۡلِ الۡعَرۡشِ یُسَبِّحُوۡنَ بِحَمۡدِ رَبِّهِمۡ ۚ وَ قُضِیَ بَیۡنَهُمۡ بِالۡحَقِّ وَ قِیۡلَ الۡحَمۡدُ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: আর তুমি ফেরেশতাদেরকে আরশের চারপাশ ঘিরে তাদের রবের প্রশংসায় তাসবীহ পাঠ করতে দেখতে পাবে। আর তাদের মধ্যে ন্যায়সঙ্গতভাবে বিচার করে দেয়া হবে এবং বলা হবে ‘সকল প্রশংসা সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহর জন্য’।
(আয-যুমার আয়াত: ৭৫)

8 ৮
وَ مَا جَعَلۡنٰهُمۡ جَسَدًا لَّا یَاۡکُلُوۡنَ الطَّعَامَ وَ مَا کَانُوۡا خٰلِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে এমন দেহবিশিষ্ট করিনি যে, তারা খাদ্য গ্রহণ করত না, আর তারা স্থায়ীও ছিল না।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৮)

3 ৩
اِقۡرَاۡ وَ رَبُّکَ الۡاَکۡرَمُ ۙ
অনুবাদ: পড়, আর তোমার রব মহামহিম।
(আল-আলাক আয়াত: ৩)

122 ১২২
اِذۡ هَمَّتۡ طَّآئِفَتٰنِ مِنۡکُمۡ اَنۡ تَفۡشَلَا ۙ وَ اللّٰهُ وَلِیُّهُمَا ؕ وَ عَلَی اللّٰهِ فَلۡیَتَوَکَّلِ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: যখন তোমাদের মধ্য থেকে দু’দল* পিছু হটার ইচ্ছা করল, অথচ আল্লাহ তাদের উভয়ের অভিভাবক। আর আল্লাহর উপরই যেন মুমিনগণ তাওয়াক্কুল করে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১২২)

2 ২
اَلزَّانِیَۃُ وَ الزَّانِیۡ فَاجۡلِدُوۡا کُلَّ وَاحِدٍ مِّنۡهُمَا مِائَۃَ جَلۡدَۃٍ ۪ وَّ لَا تَاۡخُذۡکُمۡ بِهِمَا رَاۡفَۃٌ فِیۡ دِیۡنِ اللّٰهِ اِنۡ کُنۡتُمۡ تُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ ۚ وَ لۡیَشۡهَدۡ عَذَابَهُمَا طَآئِفَۃٌ مِّنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: ব্যভিচারিণী ও ব্যভিচারী তাদের প্রত্যেককে একশ’টি করে বেত্রাঘাত কর। আর যদি তোমরা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ঈমান এনে থাক তবে আল্লাহর দীনের ব্যাপারে তাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদেরকে পেয়ে না বসে। আর মুমিনদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।
(আন-নূর আয়াত: ২)

13 ১৩
وَ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لِرُسُلِهِمۡ لَنُخۡرِجَنَّکُمۡ مِّنۡ اَرۡضِنَاۤ اَوۡ لَتَعُوۡدُنَّ فِیۡ مِلَّتِنَا ؕ فَاَوۡحٰۤی اِلَیۡهِمۡ رَبُّهُمۡ لَنُهۡلِکَنَّ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করেছে, তারা তাদের রাসূলদের বলল, ‘আমরা তোমাদেরকে আমাদের ভূ-খন্ড থেকে অবশ্যই বের করে দেব, অথবা তোমরা অবশ্যই আমাদের মিল্লাতে ফিরে আসবে’। অতঃপর তাদের রব তাদের নিকট ওহী পাঠালেন, ‘আমি অবশ্যই যালিমদের ধ্বংস করে দেব’।
(ইবরাহীম আয়াত: ১৩)

134 ১৩৪
مَنۡ کَانَ یُرِیۡدُ ثَوَابَ الدُّنۡیَا فَعِنۡدَ اللّٰهِ ثَوَابُ الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ سَمِیۡعًۢا بَصِیۡرًا
অনুবাদ: যে দুনিয়ার প্রতিদান চায় তবে আল্লাহর কাছে দুনিয়া ও আখিরাতের প্রতিদান রয়েছে। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
(আন-নিসা আয়াত: ১৩৪)

17 ১৭
اَفَمَنۡ یَّخۡلُقُ کَمَنۡ لَّا یَخۡلُقُ ؕ اَفَلَا تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং যে সৃষ্টি করে, সে কি তার মত, যে সৃষ্টি করে না? অতএব তোমরা কি উপদেশ গ্রহণ করবে না?
(আন-নাহাল আয়াত: ১৭)

16 ১৬
وَ مِنۡهُمۡ مَّنۡ یَّسۡتَمِعُ اِلَیۡکَ ۚ حَتّٰۤی اِذَا خَرَجُوۡا مِنۡ عِنۡدِکَ قَالُوۡا لِلَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡعِلۡمَ مَاذَا قَالَ اٰنِفًا ۟ اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ طَبَعَ اللّٰهُ عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ وَ اتَّبَعُوۡۤا اَهۡوَآءَهُمۡ
অনুবাদ: আর তাদের মধ্যে এমন কতক রয়েছে, যারা তোমার প্রতি মনোযোগ দিয়ে শুনে। অবশেষে যখন তারা তোমার কাছ থেকে বের হয়ে যায় তখন তারা যাদের জ্ঞান দান করা হয়েছে তাদের উদ্দেশ্যে বলে, ‘এই মাত্র সে কী বলল?’ এরাই তারা, যাদের অন্তরসমূহে আল্লাহ মোহর মেরে দিয়েছেন এবং তারা নিজদের খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করেছে।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ১৬)

66 ৬৬
قَالَ الۡمَلَاُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ قَوۡمِهٖۤ اِنَّا لَنَرٰىکَ فِیۡ سَفَاهَۃٍ وَّ اِنَّا لَنَظُنُّکَ مِنَ الۡکٰذِبِیۡنَ
অনুবাদ: তার কওমের কাফির নেতৃবৃন্দ বলল, ‘নিশ্চয় আমরা তোমাকে নির্বুদ্ধিতায় দেখতে পাচ্ছি এবং আমরা অবশ্যই তোমাকে মিথ্যাবাদীদের অন্তর্ভুক্ত মনে করি’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৬৬)

4 ৪
فَوَیۡلٌ لِّلۡمُصَلِّیۡنَ ۙ
অনুবাদ: অতএব সেই সালাত আদায়কারীদের জন্য দুর্ভোগ,
(আল-মাঊন আয়াত: ৪)

48 ৪৮
وَ یُعَلِّمُهُ الۡکِتٰبَ وَ الۡحِکۡمَۃَ وَ التَّوۡرٰىۃَ وَ الۡاِنۡجِیۡلَ
অনুবাদ: ‘আর তিনি তাকে কিতাব, হিকমাত, তাওরাত ও ইনজীল শিক্ষা দেবেন’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৪৮)

48 ৪৮
وَ الۡاَرۡضَ فَرَشۡنٰهَا فَنِعۡمَ الۡمٰهِدُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি যমীনকে বিছিয়ে দিয়েছি। আমি কতইনা সুন্দর বিছানা প্রস্তুতকারী!
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৪৮)

25 ২৫
تُدَمِّرُ کُلَّ شَیۡءٍۭ بِاَمۡرِ رَبِّهَا فَاَصۡبَحُوۡا لَا یُرٰۤی اِلَّا مَسٰکِنُهُمۡ ؕ کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡقَوۡمَ الۡمُجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: এটা তার রবের নির্দেশে সব কিছু ধ্বংস করে দেবে’। ফলে তারা এমন (ধ্বংস) হয়ে গেল যে, তাদের আবাসস্থল ছাড়া আর কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। এভাবেই আমি অপরাধী কওমকে প্রতিফল দিয়ে থাকি।
(আল-আহকাফ আয়াত: ২৫)

37 ৩৭
فَاِذَا انۡشَقَّتِ السَّمَآءُ فَکَانَتۡ وَرۡدَۃً کَالدِّهَانِ
অনুবাদ: যে দিন আকাশ বিদীর্ণ হয়ে যাবে, অতঃপর তা রক্তিম গোলাপের ন্যায় লাল চামড়ার মত হবে।
(আর-রাহমান আয়াত: ৩৭)

178 ১৭৮
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا کُتِبَ عَلَیۡکُمُ الۡقِصَاصُ فِی الۡقَتۡلٰی ؕ اَلۡحُرُّ بِالۡحُرِّ وَ الۡعَبۡدُ بِالۡعَبۡدِ وَ الۡاُنۡثٰی بِالۡاُنۡثٰی ؕ فَمَنۡ عُفِیَ لَهٗ مِنۡ اَخِیۡهِ شَیۡءٌ فَاتِّبَاعٌۢ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ اَدَآءٌ اِلَیۡهِ بِاِحۡسَانٍ ؕ ذٰلِکَ تَخۡفِیۡفٌ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ رَحۡمَۃٌ ؕ فَمَنِ اعۡتَدٰی بَعۡدَ ذٰلِکَ فَلَهٗ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, নিহতদের ব্যাপারে তোমাদের উপর ‘কিসাস’ ফরয করা হয়েছে। স্বাধীনের বদলে স্বাধীন, দাসের বদলে দাস, নারীর বদলে নারী। তবে যাকে কিছুটা ক্ষমা করা হবে তার ভাইয়ের পক্ষ থেকে, তাহলে সততার অনুসরণ করবে এবং সুন্দরভাবে তাকে আদায় করে দেবে। এটি তোমাদের রবের পক্ষ থেকে হালকাকরণ ও রহমত। সুতরাং এরপর যে সীমালঙ্ঘন করবে, তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৭৮)

46 ৪৬
وَ کَانُوۡا یُصِرُّوۡنَ عَلَی الۡحِنۡثِ الۡعَظِیۡمِ
অনুবাদ: আর তারা জঘন্য পাপে লেগে থাকত।
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৪৬)

53 ৫৩
وَ اَقۡسَمُوۡا بِاللّٰهِ جَهۡدَ اَیۡمَانِهِمۡ لَئِنۡ اَمَرۡتَهُمۡ لَیَخۡرُجُنَّ ؕ قُلۡ لَّا تُقۡسِمُوۡا ۚ طَاعَۃٌ مَّعۡرُوۡفَۃٌ ؕ اِنَّ اللّٰهَ خَبِیۡرٌۢ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা তাদের সুদৃঢ় শপথের মাধ্যমে আল্লাহর নামে কসম করে বলে যে, ‘তুমি যদি তাদের আদেশ কর তবে তারা বের হবেই। তুমি বল, ‘তোমরা কসম করো না। [তোমাদের] আনুগত্য তো জানাই আছে। তোমরা যা কিছু কর, নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে সবিশেষ অবহিত’।
(আন-নূর আয়াত: ৫৩)

130 ১৩০
وَ اِنۡ یَّتَفَرَّقَا یُغۡنِ اللّٰهُ کُلًّا مِّنۡ سَعَتِهٖ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ وَاسِعًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: আর যদি তারা উভয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তবে আল্লাহ প্রত্যেককে নিজ প্রাচুর্য দ্বারা অভাবমুক্ত করবেন। আর আল্লাহ প্রাচুর্যময়, প্রজ্ঞাবান।
(আন-নিসা আয়াত: ১৩০)

18 ১৮
وَ اِنۡ تَعُدُّوۡا نِعۡمَۃَ اللّٰهِ لَا تُحۡصُوۡهَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَغَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যদি তোমরা আল্লাহর নিআমত গণনা কর, তবে তার ইয়ত্তা পাবে না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আন-নাহাল আয়াত: ১৮)

85 ৮৫
ثُمَّ اَنۡتُمۡ هٰۤـؤُلَآءِ تَقۡتُلُوۡنَ اَنۡفُسَکُمۡ وَ تُخۡرِجُوۡنَ فَرِیۡقًا مِّنۡکُمۡ مِّنۡ دِیَارِهِمۡ ۫ تَظٰهَرُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ بِالۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ ؕ وَ اِنۡ یَّاۡتُوۡکُمۡ اُسٰرٰی تُفٰدُوۡهُمۡ وَ هُوَ مُحَرَّمٌ عَلَیۡکُمۡ اِخۡرَاجُهُمۡ ؕ اَفَتُؤۡمِنُوۡنَ بِبَعۡضِ الۡکِتٰبِ وَ تَکۡفُرُوۡنَ بِبَعۡضٍ ۚ فَمَا جَزَآءُ مَنۡ یَّفۡعَلُ ذٰلِکَ مِنۡکُمۡ اِلَّا خِزۡیٌ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یُرَدُّوۡنَ اِلٰۤی اَشَدِّ الۡعَذَابِ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তোমরাই তো তারা, যারা নিজদেরকে হত্যা করছ এবং তোমাদের মধ্য থেকে একটি দলকে তাদের গৃহ থেকে বের করে দিচ্ছ; পাপ ও সমীলঙ্ঘনের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে সহায়তা করছ। আর তারা যদি বন্দী হয়ে তোমাদের নিকট আসে, তোমরা মুক্তিপণ দিয়ে তাদেরকে মুক্ত কর। অথচ তাদেরকে বের করা তোমাদের জন্য হারাম ছিল। তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ঈমান রাখ আর কিছু অংশ অস্বীকার কর? সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা তা করে দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ছাড়া তাদের কী প্রতিদান হতে পারে? আর কিয়ামতের দিনে তাদেরকে কঠিনতম আযাবে নিক্ষেপ করা হবে। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে গাফিল নন।
(আল-বাকারা আয়াত: ৮৫)

44 ৪৪
اِنَّاۤ اَنۡزَلۡنَا التَّوۡرٰىۃَ فِیۡهَا هُدًی وَّ نُوۡرٌ ۚ یَحۡکُمُ بِهَا النَّبِیُّوۡنَ الَّذِیۡنَ اَسۡلَمُوۡا لِلَّذِیۡنَ هَادُوۡا وَ الرَّبّٰنِیُّوۡنَ وَ الۡاَحۡبَارُ بِمَا اسۡتُحۡفِظُوۡا مِنۡ کِتٰبِ اللّٰهِ وَ کَانُوۡا عَلَیۡهِ شُهَدَآءَ ۚ فَلَا تَخۡشَوُا النَّاسَ وَ اخۡشَوۡنِ وَ لَا تَشۡتَرُوۡا بِاٰیٰتِیۡ ثَمَنًا قَلِیۡلًا ؕ وَ مَنۡ لَّمۡ یَحۡکُمۡ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡکٰفِرُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তাওরাত নাযিল করেছি, তাতে ছিল হিদায়াত ও আলো, এর মাধ্যমে ইয়াহূদীদের জন্য ফয়সালা প্রদান করত অনুগত নবীগণ এবং রববানী ও ধর্মবিদগণ। কারণ তাদেরকে আল্লাহর কিতাবের রক্ষক করা হয়েছিল এবং তারা ছিল এর উপর সাক্ষী। সুতরাং তোমরা মানুষকে ভয় করো না, আমাকে ভয় কর এবং আমার আয়াতসমূহের বিনিময়ে সামান্য মূল্য ক্রয় করো না। আর যারা আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তার মাধ্যমে ফয়সালা করে না, তারাই কাফির।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৪৪)

136 ১৩৬
وَ جَعَلُوۡا لِلّٰهِ مِمَّا ذَرَاَ مِنَ الۡحَرۡثِ وَ الۡاَنۡعَامِ نَصِیۡبًا فَقَالُوۡا هٰذَا لِلّٰهِ بِزَعۡمِهِمۡ وَ هٰذَا لِشُرَکَآئِنَا ۚ فَمَا کَانَ لِشُرَکَآئِهِمۡ فَلَا یَصِلُ اِلَی اللّٰهِ ۚ وَ مَا کَانَ لِلّٰهِ فَهُوَ یَصِلُ اِلٰی شُرَکَآئِهِمۡ ؕ سَآءَ مَا یَحۡکُمُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যে শস্য ও চতুষ্পদ জন্তু সৃষ্টি করেছেন, সেখান থেকে তারা আল্লাহর জন্য একটি অংশ নির্ধারণ করে। অতঃপর তাদের ধারণা অনুসারে তারা বলে, ‘এটি আল্লাহর জন্য এবং এটি আমাদের শরীকদের জন্য।’ অতঃপর যা তাদের শরীকদের জন্য, তা আল্লাহর নিকট পৌঁছে না, আর যা আল্লাহর জন্য তা তাদের শরীকদের নিকট পৌঁছে যায়। তারা যে ফয়সালা করে, তা কতই না মন্দ !
(আল-আনআম আয়াত: ১৩৬)

45 ৪৫
قُلۡ اِنَّمَاۤ اُنۡذِرُکُمۡ بِالۡوَحۡیِ ۫ۖ وَ لَا یَسۡمَعُ الصُّمُّ الدُّعَآءَ اِذَا مَا یُنۡذَرُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমি তো কেবল ওহী দ্বারাই তোমাদেরকে সতর্ক করি’। কিন্তু যারা বধির তাদেরকে যখন সতর্ক করা হয়, তখন তারা সে আহবান শোনে না।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৪৫)

29 ২৯
وَ قُلۡ رَّبِّ اَنۡزِلۡنِیۡ مُنۡزَلًا مُّبٰرَکًا وَّ اَنۡتَ خَیۡرُ الۡمُنۡزِلِیۡنَ
অনুবাদ: তুমি আরও বলবে, ‘হে আমার রব, আমাকে বরকতময় অবতরণস্থলে অবতরণ করান। আর আপনিই সর্বশ্রেষ্ঠ অবতরণকারী’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ২৯)

117 ১১৭
مَثَلُ مَا یُنۡفِقُوۡنَ فِیۡ هٰذِهِ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا کَمَثَلِ رِیۡحٍ فِیۡهَا صِرٌّ اَصَابَتۡ حَرۡثَ قَوۡمٍ ظَلَمُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ فَاَهۡلَکَتۡهُ ؕ وَ مَا ظَلَمَهُمُ اللّٰهُ وَ لٰکِنۡ اَنۡفُسَهُمۡ یَظۡلِمُوۡنَ
অনুবাদ: তারা দুনিয়ার জীবনে যা ব্যয় করে, তার উপমা সেই বাতাসের ন্যায়, যাতে রয়েছে প্রচন্ড ঠান্ডা, যা পৌঁছে এমন কওমের শস্যক্ষেতে, যারা নিজদের উপর যুলম করেছিল। অতঃপর তা শস্যক্ষেতকে ধ্বংস করে দেয়। আর আল্লাহ তাদের উপর যুলম করেননি, বরং তারা নিজেরাই নিজদের উপর যুলম করে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১১৭)

167 ১৬৭
وَ اِذۡ تَاَذَّنَ رَبُّکَ لَیَبۡعَثَنَّ عَلَیۡهِمۡ اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ مَنۡ یَّسُوۡمُهُمۡ سُوۡٓءَ الۡعَذَابِ ؕ اِنَّ رَبَّکَ لَسَرِیۡعُ الۡعِقَابِ ۚۖ وَ اِنَّهٗ لَغَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যখন তোমার রব ঘোষণা দিলেন, অবশ্যই তিনি তাদের উপর কিয়ামতের দিন পর্যন্ত এমন লোকদেরকে পাঠাবেন, যারা তাদেরকে আস্বাদন করাবে নিকৃষ্ট আযাব। নিশ্চয় তোমার রব আযাব প্রদানে খুব দ্রুত এবং নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৬৭)

96 ৯৬
فَلَمَّاۤ اَنۡ جَآءَ الۡبَشِیۡرُ اَلۡقٰىهُ عَلٰی وَجۡهِهٖ فَارۡتَدَّ بَصِیۡرًا ۚ قَالَ اَلَمۡ اَقُلۡ لَّکُمۡ ۚۙ اِنِّیۡۤ اَعۡلَمُ مِنَ اللّٰهِ مَا لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যখন সুসংবাদদাতা এল, তখন সে জামাটি তার চেহারায় ফেলল। এতে সে দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেল, বলল, ‘আমি কি তোমাদেরকে বলিনি, নিশ্চয় আমি আল্লাহর পক্ষ থেকে যা জানি তোমরা তা জান না’।
(ইউসুফ আয়াত: ৯৬)

18 ১৮
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ وَ لۡتَنۡظُرۡ نَفۡسٌ مَّا قَدَّمَتۡ لِغَدٍ ۚ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ خَبِیۡرٌۢ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর; আর প্রত্যেকের উচিত চিন্তা করে দেখা সে আগামীকালের জন্য কি প্রেরণ করেছে; তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। তোমরা যা কর নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবহিত।
(আল-হাশর আয়াত: ১৮)

42 ৪২
وَ اُحِیۡطَ بِثَمَرِهٖ فَاَصۡبَحَ یُقَلِّبُ کَفَّیۡهِ عَلٰی مَاۤ اَنۡفَقَ فِیۡهَا وَ هِیَ خَاوِیَۃٌ عَلٰی عُرُوۡشِهَا وَ یَقُوۡلُ یٰلَیۡتَنِیۡ لَمۡ اُشۡرِکۡ بِرَبِّیۡۤ اَحَدًا
অনুবাদ: আর (বিপর্যয়ে) তার ফল-ফলাদি ঘিরে ফেলা হল। ফলে তাতে সে যা ব্যয় করেছিল, তার জন্য (আক্ষেপে) হাত কচলাতে লাগল এবং সেটি ধ্বংস হয়েছিল তার মাচার উপর। আর সে বলছিল, ‘হায় আক্ষেপ! আমি যদি আমার রবের সাথে কাউকে শরীক না করতাম’!
(আল-কাহফ আয়াত: ৪২)

36 ৩৬
وَ اِمَّا یَنۡزَغَنَّکَ مِنَ الشَّیۡطٰنِ نَزۡغٌ فَاسۡتَعِذۡ بِاللّٰهِ ؕ اِنَّهٗ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: আর যদি শয়তানের পক্ষ থেকে কোন কুমন্ত্রণা কখনো তোমাকে প্ররোচিত করে, তাহলে তুমি আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করবে। নিশ্চয়ই তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞাতা।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৩৬)

50 ৫০
فَاجۡتَبٰهُ رَبُّهٗ فَجَعَلَهٗ مِنَ الصّٰلِحِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর তার রব তাকে মনোনীত করলেন এবং তাকে সৎকর্মপরায়ণদের অন্তর্ভুক্ত করলেন।
(আল-কলম আয়াত: ৫০)

62 ৬২
قَالُوۡۤا ءَاَنۡتَ فَعَلۡتَ هٰذَا بِاٰلِهَتِنَا یٰۤـاِبۡرٰهِیۡمُ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘হে ইবরাহীম, তুমিই কি আমাদের দেবদেবীগুলোর সাথে এরূপ করেছ’?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৬২)

3 ৩
ذُرِّیَّۃَ مَنۡ حَمَلۡنَا مَعَ نُوۡحٍ ؕ اِنَّهٗ کَانَ عَبۡدًا شَکُوۡرًا
অনুবাদ: সে তাদের বংশধর, যাদেরকে আমি নূহের সাথে আরোহণ করিয়েছিলাম, নিশ্চয় সে ছিল কৃতজ্ঞ বান্দা।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৩)

45 ৪৫
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمُ اتَّقُوۡا مَا بَیۡنَ اَیۡدِیۡکُمۡ وَ مَا خَلۡفَکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যখন তাদেরকে বলা হয়, যা তোমাদের সামনে আছে এবং যা তোমাদের পিছনে আছে সে বিষয়ে সতর্ক হও, যাতে তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করা যায়।
(ইয়াসীন আয়াত: ৪৫)

43 ৪৩
یٰۤاَبَتِ اِنِّیۡ قَدۡ جَآءَنِیۡ مِنَ الۡعِلۡمِ مَا لَمۡ یَاۡتِکَ فَاتَّبِعۡنِیۡۤ اَهۡدِکَ صِرَاطًا سَوِیًّا
অনুবাদ: ‘হে আমার পিতা! আমার কাছে এমন জ্ঞান এসেছে যা তোমার কাছে আসেনি, সুতরাং আমার অনুসরণ কর, তাহলে আমি তোমাকে সঠিক পথ দেখাব’।
(মারইয়াম আয়াত: ৪৩)

8 ৮
وَّ خَلَقۡنٰکُمۡ اَزۡوَاجًا ۙ
অনুবাদ: আর আমি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি জোড়ায় জোড়ায়।
(আন-নাবা আয়াত: ৮)

28 ২৮
نَحۡنُ خَلَقۡنٰهُمۡ وَ شَدَدۡنَاۤ اَسۡرَهُمۡ ۚ وَ اِذَا شِئۡنَا بَدَّلۡنَاۤ اَمۡثَالَهُمۡ تَبۡدِیۡلًا
অনুবাদ: আমিই তাদেরকে সৃষ্টি করেছি এবং তাদের গ্রন্থি শক্ত করে দিয়েছি আর আমি চাইলে তাদের স্থানে তাদের মত (মানুষ) দিয়ে পরিবর্তন করে দিতে পারি।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ২৮)

133 ১৩৩
وَ قَالُوۡا لَوۡ لَا یَاۡتِیۡنَا بِاٰیَۃٍ مِّنۡ رَّبِّهٖ ؕ اَوَ لَمۡ تَاۡتِهِمۡ بَیِّنَۃُ مَا فِی الصُّحُفِ الۡاُوۡلٰی
অনুবাদ: আর তারা বলে, ‘সে তার রবের কাছ থেকে আমাদের নিকট কোন নিদর্শন নিয়ে আসে না কেন’? পূর্ববর্তী গ্রন্থসমূহে যে সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে তা কি তাদের কাছে আসেনি?
(ত্ব-হা আয়াত: ১৩৩)

132 ১৩২
وَ اۡمُرۡ اَهۡلَکَ بِالصَّلٰوۃِ وَ اصۡطَبِرۡ عَلَیۡهَا ؕ لَا نَسۡـَٔلُکَ رِزۡقًا ؕ نَحۡنُ نَرۡزُقُکَ ؕ وَ الۡعَاقِبَۃُ لِلتَّقۡوٰی
অনুবাদ: আর তোমার পরিবার-পরিজনকে সালাত আদায়ের আদেশ দাও এবং নিজেও তার উপর অবিচল থাক। আমি তোমার কাছে কোন রিয্ক চাই না। আমিই তোমাকে রিয্ক দেই আর শুভ পরিণাম তো মুত্তাকীদের জন্য।
(ত্ব-হা আয়াত: ১৩২)

6 ৬
یُجَادِلُوۡنَکَ فِی الۡحَقِّ بَعۡدَ مَا تَبَیَّنَ کَاَنَّمَا یُسَاقُوۡنَ اِلَی الۡمَوۡتِ وَ هُمۡ یَنۡظُرُوۡنَ ؕ
অনুবাদ: তারা তোমার সাথে সত্য সম্পর্কে বিতর্ক করছে তা স্পষ্ট হয়ে যাওয়ার পর। যেন তাদেরকে মৃত্যুর দিকে হাঁকিয়ে নেয়া হচ্ছে, আর তারা তা দেখছে।
(আল-আনফাল আয়াত: ৬)

74 ৭৪
ثُمَّ بَعَثۡنَا مِنۡۢ بَعۡدِهٖ رُسُلًا اِلٰی قَوۡمِهِمۡ فَجَآءُوۡهُمۡ بِالۡبَیِّنٰتِ فَمَا کَانُوۡا لِیُؤۡمِنُوۡا بِمَا کَذَّبُوۡا بِهٖ مِنۡ قَبۡلُ ؕ کَذٰلِکَ نَطۡبَعُ عَلٰی قُلُوۡبِ الۡمُعۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তাঁর পরে অনেক রাসূলকে তাদের কওমের নিকট পাঠিয়েছি এবং তারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণাদি নিয়ে এসেছিল; কিন্তু তারা ইতঃপূর্বে অস্বীকার করার কারণে ঈমান আনার ছিল না। এমনিভাবে আমি সীমালঙ্ঘনকারীদের অন্তরে মোহর এঁটে দেই।
(ইউনুস আয়াত: ৭৪)

78 ৭৮
اَلَمۡ یَعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ یَعۡلَمُ سِرَّهُمۡ وَ نَجۡوٰىهُمۡ وَ اَنَّ اللّٰهَ عَلَّامُ الۡغُیُوۡبِ
অনুবাদ: তারা কি জানে না, নিশ্চয় আল্লাহ তাদের গোপনীয় বিষয় ও গোপন পরামর্শ জানেন? আর নিশ্চয় আল্লাহ গায়েবসমূহের ব্যাপারে সম্যক জ্ঞাত।
(আত-তাওবা আয়াত: ৭৮)

124 ১২৪
وَ مَنۡ یَّعۡمَلۡ مِنَ الصّٰلِحٰتِ مِنۡ ذَکَرٍ اَوۡ اُنۡثٰی وَ هُوَ مُؤۡمِنٌ فَاُولٰٓئِکَ یَدۡخُلُوۡنَ الۡجَنَّۃَ وَ لَا یُظۡلَمُوۡنَ نَقِیۡرًا
অনুবাদ: আর পুরুষ কিংবা নারীর মধ্য থেকে যে নেককাজ করবে এমতাবস্থায় যে, সে মুমিন, তাহলে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তাদের প্রতি খেজুর বীচির আবরণ পরিমাণ যুলমও করা হবে না।
(আন-নিসা আয়াত: ১২৪)

132 ১৩২
اِنَّهٗ مِنۡ عِبَادِنَا الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় সে ছিল আমার মুমিন বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৩২)

24 ২৪
فَسَقٰی لَهُمَا ثُمَّ تَوَلّٰۤی اِلَی الظِّلِّ فَقَالَ رَبِّ اِنِّیۡ لِمَاۤ اَنۡزَلۡتَ اِلَیَّ مِنۡ خَیۡرٍ فَقِیۡرٌ
অনুবাদ: তখন মূসা তাদের পক্ষে (পশুগুলোকে) পানি পান করিয়ে দিল। তারপর ছায়ায় ফিরে গেল এবং বলল, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আপনি আমার প্রতি যে অনুগ্রহই নাযিল করবেন, আমি তার মুখাপেক্ষী’।
(আল-কাসাস আয়াত: ২৪)

30 ৩০
وَ مَا تَشَآءُوۡنَ اِلَّاۤ اَنۡ یَّشَآءَ اللّٰهُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلِیۡمًا حَکِیۡمًا
অনুবাদ: আর আল্লাহ ইচ্ছা না করলে তোমরা ইচ্ছা করবে না; নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রাজ্ঞ।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ৩০)

3 ৩
اِنَّا هَدَیۡنٰهُ السَّبِیۡلَ اِمَّا شَاکِرًا وَّ اِمَّا کَفُوۡرًا
অনুবাদ: অবশ্যই আমি তাকে পথ প্রদর্শন করেছি, হয় সে শোকরকারী অথবা অকৃতজ্ঞ।
(আল-ইনসান (আদ-দাহর) আয়াত: ৩)

60 ৬০
ذٰلِکَ ۚ وَ مَنۡ عَاقَبَ بِمِثۡلِ مَا عُوۡقِبَ بِهٖ ثُمَّ بُغِیَ عَلَیۡهِ لَیَنۡصُرَنَّهُ اللّٰهُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَعَفُوٌّ غَفُوۡرٌ
অনুবাদ: এটাই প্রকৃত অবস্থা। আর যে ব্যক্তি নিপীড়িত হয়ে তার সমপরিমাণ প্রতিশোধ গ্রহণ করে; অতঃপর তার উপর আবার নিপীড়ন করা হয় তাহলে আল্লাহ অবশ্যই তাকে সাহায্য করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ পাপ মোচনকারী, অতীব ক্ষমাশীল।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৬০)

8 ৮
اُولٰٓئِکَ مَاۡوٰىهُمُ النَّارُ بِمَا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: তারা যা উপার্জন করত, তার কারণে আগুনই হবে তাদের ঠিকানা।
(ইউনুস আয়াত: ৮)

76 ৭৬
فَلَمَّا جَآءَهُمُ الۡحَقُّ مِنۡ عِنۡدِنَا قَالُوۡۤا اِنَّ هٰذَا لَسِحۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: অতঃপর যখন তাদের কাছে আমার পক্ষ থেকে সত্য এল, তারা বলল, ‘নিশ্চয় এটি সুস্পষ্ট যাদু’।
(ইউনুস আয়াত: ৭৬)

118 ১১৮
لَّعَنَهُ اللّٰهُ ۘ وَ قَالَ لَاَتَّخِذَنَّ مِنۡ عِبَادِکَ نَصِیۡبًا مَّفۡرُوۡضًا
অনুবাদ: আল্লাহ তাকে লা‘নত করেছেন এবং সে বলেছে, ‘অবশ্যই আমি তোমার বান্দাদের এক নির্দিষ্ট অংশকে (অনুসারী হিসেবে) গ্রহণ করব’।
(আন-নিসা আয়াত: ১১৮)

6 ৬
مَاۤ اٰمَنَتۡ قَبۡلَهُمۡ مِّنۡ قَرۡیَۃٍ اَهۡلَکۡنٰهَا ۚ اَفَهُمۡ یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের পূর্বে যে জনপদ ঈমান আনেনি তাদেরকে আমি ধ্বংস করেছি । তবে কি এরা ঈমান আনবে?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৬)

17 ১৭
اَفَمَنۡ کَانَ عَلٰی بَیِّنَۃٍ مِّنۡ رَّبِّهٖ وَ یَتۡلُوۡهُ شَاهِدٌ مِّنۡهُ وَ مِنۡ قَبۡلِهٖ کِتٰبُ مُوۡسٰۤی اِمَامًا وَّ رَحۡمَۃً ؕ اُولٰٓئِکَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِهٖ ؕ وَ مَنۡ یَّکۡفُرۡ بِهٖ مِنَ الۡاَحۡزَابِ فَالنَّارُ مَوۡعِدُهٗ ۚ فَلَا تَکُ فِیۡ مِرۡیَۃٍ مِّنۡهُ ٭ اِنَّهُ الۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّکَ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: যারা তার রবের পক্ষ থেকে স্পষ্ট প্রমাণের উপর প্রতিষ্ঠিত এবং অনুসরণ করে তাঁর পক্ষ থেকে একজন সাক্ষী* এবং যার পূর্বে রয়েছে মূসার কিতাব পথপ্রদর্শক ও রহমতস্বরূপ,(তারা কি ঐ লোকদের মত, যারা দুনিয়া ও তার জৌলুস কামনায় বিভোর?) এরাই তার প্রতি ঈমান পোষণ করে। আর যে সকল দল তা অস্বীকার করে, আগুনই হবে তাদের প্রতিশ্রুত স্থান। সুতরাং তুমি এতে মোটেও সন্দেহের মধ্যে থেকো না, নিশ্চয় তা তোমার রবের পক্ষ থেকে প্রেরিত সত্য। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ ঈমান আনে না।
(হূদ আয়াত: ১৭)

21 ২১
وَ اِنَّ لَکُمۡ فِی الۡاَنۡعَامِ لَعِبۡرَۃً ؕ نُسۡقِیۡکُمۡ مِّمَّا فِیۡ بُطُوۡنِهَا وَ لَکُمۡ فِیۡهَا مَنَافِعُ کَثِیۡرَۃٌ وَّ مِنۡهَا تَاۡکُلُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় গবাদিপশুর মধ্যে তোমাদের জন্য শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে। তাদের পেটে যা আছে তা থেকে আমি তোমাদেরকে পান করাই। আর এতে তোমাদের জন্য প্রচুর উপকারিতা রয়েছে এবং তা থেকে তোমরা খাও।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ২১)

35 ৩৫
اِنَّ الۡمُسۡلِمِیۡنَ وَ الۡمُسۡلِمٰتِ وَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ الۡمُؤۡمِنٰتِ وَ الۡقٰنِتِیۡنَ وَ الۡقٰنِتٰتِ وَ الصّٰدِقِیۡنَ وَ الصّٰدِقٰتِ وَ الصّٰبِرِیۡنَ وَ الصّٰبِرٰتِ وَ الۡخٰشِعِیۡنَ وَ الۡخٰشِعٰتِ وَ الۡمُتَصَدِّقِیۡنَ وَ الۡمُتَصَدِّقٰتِ وَ الصَّآئِمِیۡنَ وَ الصّٰٓئِمٰتِ وَ الۡحٰفِظِیۡنَ فُرُوۡجَهُمۡ وَ الۡحٰفِظٰتِ وَ الذّٰکِرِیۡنَ اللّٰهَ کَثِیۡرًا وَّ الذّٰکِرٰتِ ۙ اَعَدَّ اللّٰهُ لَهُمۡ مَّغۡفِرَۃً وَّ اَجۡرًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: নিশ্চয় মুসলিম পুরুষ ও নারী, মুমিন পুরুষ ও নারী, অনুগত পুরুষ ও নারী, সত্যবাদী পুরুষ ও নারী, ধৈর্যশীল পুরুষ ও নারী, বিনয়াবনত পুরুষ ও নারী, দানশীল পুরুষ ও নারী, সিয়ামপালনকারী পুরুষ ও নারী, নিজদের লজ্জাস্থানের হিফাযতকারী পুরুষ ও নারী, আল্লাহকে অধিক স্মরণকারী পুরুষ ও নারী, তাদের জন্য আল্লাহ মাগফিরাত ও মহান প্রতিদান প্রস্তুত রেখেছেন।
(আল-আহযাব আয়াত: ৩৫)

13 ১৩
وَ یُسَبِّحُ الرَّعۡدُ بِحَمۡدِهٖ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ مِنۡ خِیۡفَتِهٖ ۚ وَ یُرۡسِلُ الصَّوَاعِقَ فَیُصِیۡبُ بِهَا مَنۡ یَّشَآءُ وَ هُمۡ یُجَادِلُوۡنَ فِی اللّٰهِ ۚ وَ هُوَ شَدِیۡدُ الۡمِحَالِ
অনুবাদ: আর বজ্র তার সপ্রশংস তাসবীহ পাঠ করে এবং ফেরেশতারাও তার ভয়ে। আর তিনি গর্জনকারী বজ্র পাঠান। অতঃপর যাকে ইচ্ছা তা দ্বারা আঘাত করেন এবং তারা আল্লাহ সম্বন্ধে ঝগড়া করতে থাকে। আর তিনি শক্তিতে প্রবল, শাস্তিতে কঠোর।
(আর-রাদ আয়াত: ১৩)

37 ৩৭
فَاخۡتَلَفَ الۡاَحۡزَابُ مِنۡۢ بَیۡنِهِمۡ ۚ فَوَیۡلٌ لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ مَّشۡهَدِ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: এরপর তাদের মধ্য থেকে বিভিন্ন দল মতভেদ করল। কাজেই মহাদিবস প্রত্যক্ষকালে কাফিরদের ধ্বংস অনিবার্য।
(মারইয়াম আয়াত: ৩৭)

51 ৫১
مُتَّکِـِٕیۡنَ فِیۡهَا یَدۡعُوۡنَ فِیۡهَا بِفَاکِهَۃٍ کَثِیۡرَۃٍ وَّ شَرَابٍ
অনুবাদ: সেখানে তারা হেলান দিয়ে আসীন থাকবে, সেখানে তারা বহু ফলমূল ও পানীয় চাইবে।
(সোয়াদ আয়াত: ৫১)

89 ৮৯
اِلَّا مَنۡ اَتَی اللّٰهَ بِقَلۡبٍ سَلِیۡمٍ
অনুবাদ: ‘তবে যে আল্লাহর কাছে আসবে সুস্থ অন্তরে’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৮৯)

61 ৬১
قَالُوۡا فَاۡتُوۡا بِهٖ عَلٰۤی اَعۡیُنِ النَّاسِ لَعَلَّهُمۡ یَشۡهَدُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘তাহলে তাকে লোকজনের সামনে নিয়ে এসো, যাতে তারা দেখতে পারে’।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৬১)

183 ১৮৩
وَ لَا تَبۡخَسُوا النَّاسَ اَشۡیَآءَهُمۡ وَ لَا تَعۡثَوۡا فِی الۡاَرۡضِ مُفۡسِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর লোকদেরকে তাদের প্রাপ্যবস্তু কম দিও না এবং যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করো না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৮৩)

31 ৩১
نَحۡنُ اَوۡلِیٰٓؤُکُمۡ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا وَ فِی الۡاٰخِرَۃِ ۚ وَ لَکُمۡ فِیۡهَا مَا تَشۡتَهِیۡۤ اَنۡفُسُکُمۡ وَ لَکُمۡ فِیۡهَا مَا تَدَّعُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আমরা দুনিয়ার জীবনে তোমাদের বন্ধু এবং আখিরাতেও। সেখানে তোমাদের জন্য থাকবে যা তোমাদের মন চাইবে এবং সেখানে তোমাদের জন্য আরো থাকবে যা তোমরা দাবী করবে।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ৩১)

73 ৭৩
وَ اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتُنَا بَیِّنٰتٍ قَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا ۙ اَیُّ الۡفَرِیۡقَیۡنِ خَیۡرٌ مَّقَامًا وَّ اَحۡسَنُ نَدِیًّا
অনুবাদ: আর যখন তাদের কাছে আমার আয়াতসমূহ সুস্পষ্টরূপে পাঠ করা হয়, তখন কাফিররা ঈমানদারদেরকে বলে, ‘দুই দলের মধ্যে কোনটি মর্যাদায় শ্রেষ্ঠতর এবং মজলিস হিসেবে উত্তম?’
(মারইয়াম আয়াত: ৭৩)

4 ৪
تَرۡمِیۡهِمۡ بِحِجَارَۃٍ مِّنۡ سِجِّیۡلٍ
অনুবাদ: তারা তাদের ওপর নিক্ষেপ করে পোড়ামাটির কঙ্কর।
(আল-ফীল আয়াত: ৪)

94 ৯৪
فَاصۡدَعۡ بِمَا تُؤۡمَرُ وَ اَعۡرِضۡ عَنِ الۡمُشۡرِکِیۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাকে যে আদেশ দেয়া হয়েছে, তা ব্যাপকভাবে প্রচার কর এবং মুশরিকদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও।
(আল-হিজর আয়াত: ৯৪)

56 ৫৬
وَ اذۡکُرۡ فِی الۡکِتٰبِ اِدۡرِیۡسَ ۫ اِنَّهٗ کَانَ صِدِّیۡقًا نَّبِیًّا
অনুবাদ: আর স্মরণ কর এই কিতাবে ইদরীসকে। সে ছিল পরম সত্যনিষ্ঠ নবী।
(মারইয়াম আয়াত: ৫৬)

52 ৫২
قَالَ عِلۡمُهَا عِنۡدَ رَبِّیۡ فِیۡ کِتٰبٍ ۚ لَا یَضِلُّ رَبِّیۡ وَ لَا یَنۡسَی
অনুবাদ: মূসা বলল, ‘এর জ্ঞান আমার রবের নিকট কিতাবে আছে। আমার রব বিভ্রান্ত হন না এবং ভুলেও যান না’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৫২)

4 ৪
قُلۡ اَرَءَیۡتُمۡ مَّا تَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اَرُوۡنِیۡ مَاذَا خَلَقُوۡا مِنَ الۡاَرۡضِ اَمۡ لَهُمۡ شِرۡکٌ فِی السَّمٰوٰتِ ؕ اِیۡتُوۡنِیۡ بِکِتٰبٍ مِّنۡ قَبۡلِ هٰذَاۤ اَوۡ اَثٰرَۃٍ مِّنۡ عِلۡمٍ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা আমাকে সংবাদ দাও তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যাদেরকে ডাক আমাকে দেখাও তো তারা যমীনে কী সৃষ্টি করেছে? অথবা আসমানসমূহে তাদের কোন অংশীদারিত্ব আছে কি? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরম্পরাগত কোন জ্ঞান তোমরা আমার কাছে নিয়ে এসো, যদি তোমরা সত্যবাদী হও’।
(আল-আহকাফ আয়াত: ৪)

20 ২০
یَکَادُ الۡبَرۡقُ یَخۡطَفُ اَبۡصَارَهُمۡ ؕ کُلَّمَاۤ اَضَآءَ لَهُمۡ مَّشَوۡا فِیۡهِ ٭ۙ وَ اِذَاۤ اَظۡلَمَ عَلَیۡهِمۡ قَامُوۡا ؕ وَ لَوۡ شَآءَ اللّٰهُ لَذَهَبَ بِسَمۡعِهِمۡ وَ اَبۡصَارِهِمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: বিদ্যুৎচমক তাদের দৃষ্টি কেড়ে নেয়ার উপক্রম হয়। যখনই তা তাদের জন্য আলো দেয়, তারা তাতে চলতে থাকে। আর যখন তা তাদের উপর অন্ধকার করে দেয়, তারা দাঁড়িয়ে পড়ে। আর আল্লাহ যদি চাইতেন, অবশ্যই তাদের শ্রবণ ও চোখসমূহ নিয়ে নিতেন। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-বাকারা আয়াত: ২০)

20 ২০
وَ مِنۡ اٰیٰتِهٖۤ اَنۡ خَلَقَکُمۡ مِّنۡ تُرَابٍ ثُمَّ اِذَاۤ اَنۡتُمۡ بَشَرٌ تَنۡتَشِرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে যে, তিনি তোমাদেরকে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন, তারপর তোমরা মানুষ হয়ে ছড়িয়ে পড়ছ।
(আর-রুম আয়াত: ২০)

50 ৫০
وَ اِنَّهٗ لَحَسۡرَۃٌ عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর এটি নিশ্চয় কাফিরদের জন্য এক নিশ্চিত অনুশোচনার কারণ।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৫০)

103 ১০৩
ثُمَّ نُنَجِّیۡ رُسُلَنَا وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا کَذٰلِکَ ۚ حَقًّا عَلَیۡنَا نُنۡجِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: তারপর আমি নাজাত দেই আমার রাসূলদেরকে এবং তাদেরকেও যারা ঈমান এনেছে। এটা আমার দায়িত্ব যে, মুমিনদের নাজাত দেই।
(ইউনুস আয়াত: ১০৩)

86 ৮৬
وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَاۤ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ الۡجَحِیۡمِ
অনুবাদ: আর যারা কুফরী করেছে এবং আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে, তারাই প্রজ্বলিত আগুনের অধিবাসী।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৮৬)

216 ২১৬
فَاِنۡ عَصَوۡکَ فَقُلۡ اِنِّیۡ بَرِیۡٓءٌ مِّمَّا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর যদি তারা তোমার অবাধ্য হয়, তাহলে বল, ‘তোমরা যা কর, নিশ্চয় আমি তা থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২১৬)

12 ১২
رَبَّنَا اکۡشِفۡ عَنَّا الۡعَذَابَ اِنَّا مُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: (তখন তারা বলবে) ‘হে আমাদের রব, আমাদের থেকে আযাব দূর করুন; নিশ্চয় আমরা মুমিন হব।’
(আদ-দুখান আয়াত: ১২)

40 ৪০
وَ مِنَ الَّیۡلِ فَسَبِّحۡهُ وَ اَدۡبَارَ السُّجُوۡدِ
অনুবাদ: এবং রাতের একাংশেও তুমি তাঁর তাসবীহ পাঠ কর এবং সালাতের পশ্চাতেও।
(কাফ আয়াত: ৪০)

12 ১২
یَغۡفِرۡ لَکُمۡ ذُنُوۡبَکُمۡ وَ یُدۡخِلۡکُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ وَ مَسٰکِنَ طَیِّبَۃً فِیۡ جَنّٰتِ عَدۡنٍ ؕ ذٰلِکَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ
অনুবাদ: তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দিবেন। আর তোমাদেরকে এমন জান্নাতসমূহে প্রবেশ করাবেন যার তলদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত এবং চিরস্থায়ী জান্নাতসমূহে উত্তম আবাসগুলোতেও (প্রবেশ করবেন)। এটাই মহাসাফল্য।
(আস-সফ আয়াত: ১২)

285 ২৮৫
اٰمَنَ الرَّسُوۡلُ بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡهِ مِنۡ رَّبِّهٖ وَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ ؕ کُلٌّ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَ مَلٰٓئِکَتِهٖ وَ کُتُبِهٖ وَ رُسُلِهٖ ۟ لَا نُفَرِّقُ بَیۡنَ اَحَدٍ مِّنۡ رُّسُلِهٖ ۟ وَ قَالُوۡا سَمِعۡنَا وَ اَطَعۡنَا ٭۫ غُفۡرَانَکَ رَبَّنَا وَ اِلَیۡکَ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: রাসূল তার নিকট তার রবের পক্ষ থেকে নাযিলকৃত বিষয়ের প্রতি ঈমান এনেছে, আর মুমিনগণও। প্রত্যেকে ঈমান এনেছে আল্লাহর উপর, তাঁর ফেরেশতাকুল, কিতাবসমূহ ও তাঁর রাসূলগণের উপর, আমরা তাঁর রাসূলগণের কারও মধ্যে তারতম্য করি না। আর তারা বলে, আমরা শুনলাম এবং মানলাম। হে আমাদের রব! আমরা আপনারই ক্ষমা প্রার্থনা করি, আর আপনার দিকেই প্রত্যাবর্তনস্থল।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৮৫)

89 ৮৯
اِلَّا الَّذِیۡنَ تَابُوۡا مِنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِکَ وَ اَصۡلَحُوۡا ۟ فَاِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: কিন্তু তারা ছাড়া যারা এরপরে তাওবা করেছে এবং শুধরে নিয়েছে তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৮৯)

28 ২৮
وَ اِمَّا تُعۡرِضَنَّ عَنۡهُمُ ابۡتِغَآءَ رَحۡمَۃٍ مِّنۡ رَّبِّکَ تَرۡجُوۡهَا فَقُلۡ لَّهُمۡ قَوۡلًا مَّیۡسُوۡرًا
অনুবাদ: আর যদি তুমি তাদের থেকে বিমুখ থাকতেই চাও তোমার রবের পক্ষ থেকে রহমতের প্রত্যাশায় যা তুমি চাচ্ছ, তাহলে তাদের সাথে নম্র কথা বলবে।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ২৮)

24 ২৪
فَاِنۡ یَّصۡبِرُوۡا فَالنَّارُ مَثۡوًی لَّهُمۡ ۚ وَ اِنۡ یَّسۡتَعۡتِبُوۡا فَمَا هُمۡ مِّنَ الۡمُعۡتَبِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যদি তারা ধৈর্যধারণ করে তবে আগুনই হবে তাদের আবাস এবং যদি তারা আল্লাহকে সন্তুষ্ট করতে চায়, তবুও তারা আল্লাহর সন্তোষপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে না।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ২৪)

25 ২৫
اِلَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَهُمۡ اَجۡرٌ غَیۡرُ مَمۡنُوۡنٍ
অনুবাদ: কিন্তু যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে তাদের জন্য রয়েছে নিরবচ্ছিন্ন প্রতিদান।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ২৫)

165 ১৬৫
اَوَ لَمَّاۤ اَصَابَتۡکُمۡ مُّصِیۡبَۃٌ قَدۡ اَصَبۡتُمۡ مِّثۡلَیۡهَا ۙ قُلۡتُمۡ اَنّٰی هٰذَا ؕ قُلۡ هُوَ مِنۡ عِنۡدِ اَنۡفُسِکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আর যখন তোমাদের উপর বিপদ এল, (অথচ) তোমরা তো এর দ্বিগুণ বিপদে আক্রান্ত হলে (বদর যুদ্ধে)। তোমরা বলেছিলে এটা কোত্থেকে? বল, ‘তা তোমাদের নিজদের থেকে’। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৬৫)

95 ৯৫
لَا یَسۡتَوِی الۡقٰعِدُوۡنَ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ غَیۡرُ اُولِی الضَّرَرِ وَ الۡمُجٰهِدُوۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ بِاَمۡوَالِهِمۡ وَ اَنۡفُسِهِمۡ ؕ فَضَّلَ اللّٰهُ الۡمُجٰهِدِیۡنَ بِاَمۡوَالِهِمۡ وَ اَنۡفُسِهِمۡ عَلَی الۡقٰعِدِیۡنَ دَرَجَۃً ؕ وَ کُلًّا وَّعَدَ اللّٰهُ الۡحُسۡنٰی ؕ وَ فَضَّلَ اللّٰهُ الۡمُجٰهِدِیۡنَ عَلَی الۡقٰعِدِیۡنَ اَجۡرًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: বসে থাকা মুমিনগণ, যারা ওযরগ্রস্ত নয় এবং নিজদের জান ও মাল দ্বারা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদকারীগণ এক সমান নয়। নিজদের জান ও মাল দ্বারা জিহাদকারীদের মর্যাদা আল্লাহ বসে থাকাদের উপর অনেক বাড়িয়ে দিয়েছেন। আর আল্লাহ প্রত্যেককেই কল্যাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং আল্লাহ জিহাদকারীদেরকে বসে থাকাদের উপর মহা পুরস্কার দ্বারা শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন।
(আন-নিসা আয়াত: ৯৫)

10 ১০
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا هَلۡ اَدُلُّکُمۡ عَلٰی تِجَارَۃٍ تُنۡجِیۡکُمۡ مِّنۡ عَذَابٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে?
(আস-সফ আয়াত: ১০)

5 ৫
وَ السَّقۡفِ الۡمَرۡفُوۡعِ
অনুবাদ: আর সমুন্নত আকাশের;
(আত-তূর আয়াত: ৫)

45 ৪৫
وَّ سَکَنۡتُمۡ فِیۡ مَسٰکِنِ الَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ وَ تَبَیَّنَ لَکُمۡ کَیۡفَ فَعَلۡنَا بِهِمۡ وَ ضَرَبۡنَا لَکُمُ الۡاَمۡثَالَ
অনুবাদ: আর তোমরা বাস করছিলে সেসব লোকদের বাসস্থানে, যারা নিজদের উপর যুলম করত এবং তোমাদের নিকট স্পষ্ট হয়েছিল আমি তাদের সাথে কিরূপ করেছি এবং আমি তোমাদের জন্য উপমা বর্ণনা করেছি।
(ইবরাহীম আয়াত: ৪৫)

8 ৮
اَللّٰهُ یَعۡلَمُ مَا تَحۡمِلُ کُلُّ اُنۡثٰی وَ مَا تَغِیۡضُ الۡاَرۡحَامُ وَ مَا تَزۡدَادُ ؕ وَ کُلُّ شَیۡءٍ عِنۡدَهٗ بِمِقۡدَارٍ
অনুবাদ: আল্লাহ জানেন যা প্রতিটি নারী গর্ভে ধারণ করে এবং গর্ভাশয়ে যা কমে ও বাড়ে। আর তাঁর নিকট প্রতিটি বস্তু নির্দিষ্ট পরিমাণে রয়েছে।
(আর-রাদ আয়াত: ৮)

39 ৩৯
وَ مَاذَا عَلَیۡهِمۡ لَوۡ اٰمَنُوۡا بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ اَنۡفَقُوۡا مِمَّا رَزَقَهُمُ اللّٰهُ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ بِهِمۡ عَلِیۡمًا
অনুবাদ: তাদের এমন কী ক্ষতি হত যদি তারা ঈমান আনত আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি এবং আল্লাহ তাদের যে রিয্ক দিয়েছেন তা থেকে ব্যয় করত? আল্লাহ তাদের সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
(আন-নিসা আয়াত: ৩৯)

35 ৩৫
وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنَا مُوۡسَی الۡکِتٰبَ وَ جَعَلۡنَا مَعَهٗۤ اَخَاهُ هٰرُوۡنَ وَزِیۡرًا
অনুবাদ: আর আমি তো মূসাকে কিতাব দিয়েছিলাম এবং তার সাথে তার ভাই হারূনকে সাহায্যকারী বানিয়েছিলাম।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৩৫)

26 ২৬
اَلۡخَبِیۡثٰتُ لِلۡخَبِیۡثِیۡنَ وَ الۡخَبِیۡثُوۡنَ لِلۡخَبِیۡثٰتِ ۚ وَ الطَّیِّبٰتُ لِلطَّیِّبِیۡنَ وَ الطَّیِّبُوۡنَ لِلطَّیِّبٰتِ ۚ اُولٰٓئِکَ مُبَرَّءُوۡنَ مِمَّا یَقُوۡلُوۡنَ ؕ لَهُمۡ مَّغۡفِرَۃٌ وَّ رِزۡقٌ کَرِیۡمٌ
অনুবাদ: দুশ্চরিত্রা নারীরা দুশ্চরিত্র পুরুষদের জন্য এবং দুশ্চরিত্র পুরুষরা দুশ্চরিত্রা নারীদের জন্য। আর সচ্চরিত্রা নারীরা সচ্চরিত্র পুরুষদের জন্য এবং সচ্চরিত্র পুরুষরা সচ্চরিত্রা নারীদের জন্য; লোকেরা যা বলে, তারা তা থেকে মুক্ত। তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও সম্মানজনক রিয্ক।
(আন-নূর আয়াত: ২৬)

83 ৮৩
وَ اِنَّ مِنۡ شِیۡعَتِهٖ لَاِبۡرٰهِیۡمَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় ইবরাহীম তার দীনের অনুসারীদের অন্তর্ভুক্ত।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৮৩)

37 ৩৭
فَتَقَبَّلَهَا رَبُّهَا بِقَبُوۡلٍ حَسَنٍ وَّ اَنۡۢبَتَهَا نَبَاتًا حَسَنًا ۙ وَّ کَفَّلَهَا زَکَرِیَّا ۚؕ کُلَّمَا دَخَلَ عَلَیۡهَا زَکَرِیَّا الۡمِحۡرَابَ ۙ وَجَدَ عِنۡدَهَا رِزۡقًا ۚ قَالَ یٰمَرۡیَمُ اَنّٰی لَکِ هٰذَا ؕ قَالَتۡ هُوَ مِنۡ عِنۡدِ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یَرۡزُقُ مَنۡ یَّشَآءُ بِغَیۡرِ حِسَابٍ
অনুবাদ: অতঃপর তার রব তাকে উত্তমভাবে কবুল করলেন এবং তাকে উত্তমভাবে গড়ে তুললেন। আর তাকে যাকারিয়্যার দায়িত্বে দিলেন। যখনই যাকারিয়্যা তার কাছে তার কক্ষে প্রবেশ করত, তখনই তার নিকট খাদ্যসামগ্রী পেত। সে বলত, ‘হে মারইয়াম, কোথা থেকে তোমার জন্য এটি’? সে বলত, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে। নিশ্চয় আল্লাহ যাকে চান বিনা হিসাবে রিয্ক দান করেন’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৩৭)

51 ৫১
اَثُمَّ اِذَا مَا وَقَعَ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ ؕ آٰلۡـٰٔنَ وَ قَدۡ کُنۡتُمۡ بِهٖ تَسۡتَعۡجِلُوۡنَ
অনুবাদ: তবে কি যখন তা ঘটবে, তখন তোমরা তাতে ঈমান আনবে? এখন? অথচ তোমরা এর জন্যই তাড়াহুড়া করতে।
(ইউনুস আয়াত: ৫১)

49 ৪৯
فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّکُمَا تُکَذِّبٰنِ
অনুবাদ: সুতরাং তোমাদের রবের কোন্ নিআমতকে তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে ?
(আর-রাহমান আয়াত: ৪৯)

3 ৩
عَامِلَۃٌ نَّاصِبَۃٌ
অনুবাদ: কর্মক্লান্ত, পরিশ্রান্ত।
(আল-গাশিয়া আয়াত: ৩)

14 ১৪
اِنَّ اللّٰهَ یُدۡخِلُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یَفۡعَلُ مَا یُرِیۡدُ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে দাখিল করবেন এমন জান্নাতে, যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত। নিশ্চয়ই আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করেন।
(আল-হজ্জ আয়াত: ১৪)

50 ৫০
جَنّٰتِ عَدۡنٍ مُّفَتَّحَۃً لَّهُمُ الۡاَبۡوَابُ
অনুবাদ: চিরস্থায়ী জান্নাত, যার দরজাসমূহ থাকবে তাদের জন্য উন্মুক্ত।
(সোয়াদ আয়াত: ৫০)

58 ৫৮
اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ اَنۡعَمَ اللّٰهُ عَلَیۡهِمۡ مِّنَ النَّبِیّٖنَ مِنۡ ذُرِّیَّۃِ اٰدَمَ ٭ وَ مِمَّنۡ حَمَلۡنَا مَعَ نُوۡحٍ ۫ وَّ مِنۡ ذُرِّیَّۃِ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ اِسۡرَآءِیۡلَ ۫ وَ مِمَّنۡ هَدَیۡنَا وَ اجۡتَبَیۡنَا ؕ اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتُ الرَّحۡمٰنِ خَرُّوۡا سُجَّدًا وَّ بُکِیًّا
অনুবাদ: এরাই সে সব নবী, আদম সন্তানের মধ্য থেকে যাদের উপর আল্লাহ অনুগ্রহ করেছেন এবং যাদের আমি নূহের সাথে নৌকায় আরোহণ করিয়েছিলাম। আর ইবরাহীম ও ইসরাঈলের বংশোদ্ভূত এবং যাদেরকে আমি পথ প্রদর্শন করেছিলাম ও মনোনীত করেছিলাম। যখন তাদের কাছে পরম করুণাময়ের আয়াতসমূহ পাঠ করা হত, তারা কাঁদতে কাঁদতে সিজদায় লুটিয়ে পড়ত। [সাজদাহ] ۩
(মারইয়াম আয়াত: ৫৮)

139 ১৩৯
وَ لَا تَهِنُوۡا وَ لَا تَحۡزَنُوۡا وَ اَنۡتُمُ الۡاَعۡلَوۡنَ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা দুর্বল হয়ো না এবং দুঃখিত হয়ো না, আর তোমরাই বিজয়ী যদি মুমিন হয়ে থাক।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৩৯)

11 ১১
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا قِیۡلَ لَکُمۡ تَفَسَّحُوۡا فِی الۡمَجٰلِسِ فَافۡسَحُوۡا یَفۡسَحِ اللّٰهُ لَکُمۡ ۚ وَ اِذَا قِیۡلَ انۡشُزُوۡا فَانۡشُزُوۡا یَرۡفَعِ اللّٰهُ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مِنۡکُمۡ ۙ وَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡعِلۡمَ دَرَجٰتٍ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমাদেরকে যখন বলা হয়, ‘মজলিসে স্থান করে দাও’, তখন তোমরা স্থান করে দেবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য স্থান করে দেবেন। আর যখন তোমাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা উঠে যাও’, তখন তোমরা উঠে যাবে। তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে এবং যাদেরকে জ্ঞান দান করা হয়েছে আল্লাহ তাদেরকে মর্যাদায় সমুন্নত করবেন। আর তোমরা যা কর আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক অবহিত।
(আল-মুজাদালা আয়াত: ১১)

23 ২৩
وَ اللّٰهُ اَعۡلَمُ بِمَا یُوۡعُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা যা অন্তরে পোষণ করে আল্লাহ তা সবিশেষ পরিজ্ঞাত।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ২৩)

93 ৯৩
حَتّٰۤی اِذَا بَلَغَ بَیۡنَ السَّدَّیۡنِ وَجَدَ مِنۡ دُوۡنِهِمَا قَوۡمًا ۙ لَّا یَکَادُوۡنَ یَفۡقَهُوۡنَ قَوۡلًا
অনুবাদ: অবশেষে যখন সে দুই পর্বতের মধ্যবর্তী স্থানে পৌঁছল, তখন সেখানে সে এমন এক জাতিকে পেল, যারা তার কথা তেমন একটা বুঝতে পারছিল না।
(আল-কাহফ আয়াত: ৯৩)

136 ১৩৬
ثُمَّ دَمَّرۡنَا الۡاٰخَرِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি অবশিষ্টদেরকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দিয়েছিলাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৩৬)

19 ১৯
وَ مَا یَسۡتَوِی الۡاَعۡمٰی وَ الۡبَصِیۡرُ
অনুবাদ: আর অন্ধ ও দৃষ্টিশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তি সমান নয়,
(ফাতির আয়াত: ১৯)

4 ৪
اِنۡ تَتُوۡبَاۤ اِلَی اللّٰهِ فَقَدۡ صَغَتۡ قُلُوۡبُکُمَا ۚ وَ اِنۡ تَظٰهَرَا عَلَیۡهِ فَاِنَّ اللّٰهَ هُوَ مَوۡلٰىهُ وَ جِبۡرِیۡلُ وَ صَالِحُ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ۚ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ بَعۡدَ ذٰلِکَ ظَهِیۡرٌ
অনুবাদ: যদি তোমরা উভয়ে আল্লাহর কাছে তওবা কর (তবে তা তোমাদের জন্য উত্তম)। কারণ তোমাদের উভয়ের অন্তর বাঁকা হয়েছে, আর তোমরা যদি তার বিরুদ্ধে পরস্পরকে সাহায্য কর তবে আল্লাহই তার অভিভাবক এবং জিব্রীল ও সৎকর্মশীল মু’মিনরাও। তাছাড়া অন্যান্য ফেরেশতারাও তার সাহায্যকারী।
(আত-তাহরীম আয়াত: ৪)

7 ৭
یَعۡلَمُوۡنَ ظَاهِرًا مِّنَ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚۖ وَ هُمۡ عَنِ الۡاٰخِرَۃِ هُمۡ غٰفِلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা দুনিয়ার জীবনের বাহ্যিক দিক সম্পর্কে জানে, আর আখিরাত সম্পর্কে তারা গাফিল।
(আর-রুম আয়াত: ৭)

1 ১
تَبَّتۡ یَدَاۤ اَبِیۡ لَهَبٍ وَّ تَبَّ ؕ
অনুবাদ: ধ্বংস হোক আবূ লাহাবের দু’হাত এবং সে নিজেও ধ্বংস হোক।
(লাহাব আয়াত: ১)

32 ৩২
وَ جَعَلۡنَا السَّمَآءَ سَقۡفًا مَّحۡفُوۡظًا ۚۖ وَّ هُمۡ عَنۡ اٰیٰتِهَا مُعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি আসমানকে করেছি সুরক্ষিত ছাদ; কিন্তু তারা তার নিদর্শনাবলী হতে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ৩২)

38 ৩৮
وَ عَادًا وَّ ثَمُوۡدَا۠ وَ قَدۡ تَّبَیَّنَ لَکُمۡ مِّنۡ مَّسٰکِنِهِمۡ ۟ وَ زَیَّنَ لَهُمُ الشَّیۡطٰنُ اَعۡمَالَهُمۡ فَصَدَّهُمۡ عَنِ السَّبِیۡلِ وَ کَانُوۡا مُسۡتَبۡصِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর ‘আদ ও সামূদকে (আমি ধ্বংস করেছিলাম), তাদের আবাসভূমির কিছু তোমাদের জন্য উন্মোচিত হয়েছে। আর শয়তান তাদের কাজ তাদের চোখে শোভিত করে তাদেরকে সৎপথ থেকে বিরত রেখেছিল, যদিও তারা ছিল বিদগ্ধ।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৩৮)

24 ২৪
اِنِّیۡۤ اِذًا لَّفِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: ‘এরূপ করলে নিশ্চয় আমি স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে পতিত হব’।
(ইয়াসীন আয়াত: ২৪)

5 ৫
تَکَادُ السَّمٰوٰتُ یَتَفَطَّرۡنَ مِنۡ فَوۡقِهِنَّ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ یُسَبِّحُوۡنَ بِحَمۡدِ رَبِّهِمۡ وَ یَسۡتَغۡفِرُوۡنَ لِمَنۡ فِی الۡاَرۡضِ ؕ اَلَاۤ اِنَّ اللّٰهَ هُوَ الۡغَفُوۡرُ الرَّحِیۡمُ
অনুবাদ: উপর থেকে আসমান ফেটে পড়ার উপক্রম হয়; আর ফেরেশতারা তাদের রবের প্রশংসায় তাসবীহ পাঠ করে এবং পৃথিবীতে যারা আছে তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে; জেনে রেখ, আল্লাহ, তিনি তো অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আশ-শূরা আয়াত: ৫)

42 ৪২
وَ خَلَقۡنَا لَهُمۡ مِّنۡ مِّثۡلِهٖ مَا یَرۡکَبُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের জন্য তার অনুরূপ (যানবাহন) সৃষ্টি করেছি, যাতে তারা আরোহণ করে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৪২)

76 ৭৬
اِنَّ قَارُوۡنَ کَانَ مِنۡ قَوۡمِ مُوۡسٰی فَبَغٰی عَلَیۡهِمۡ ۪ وَ اٰتَیۡنٰهُ مِنَ الۡکُنُوۡزِ مَاۤ اِنَّ مَفَاتِحَهٗ لَتَنُوۡٓاُ بِالۡعُصۡبَۃِ اُولِی الۡقُوَّۃِ ٭ اِذۡ قَالَ لَهٗ قَوۡمُهٗ لَا تَفۡرَحۡ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ الۡفَرِحِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় কারূন ছিল মূসার কওমভুক্ত। অতঃপর সে তাদের উপর ঔদ্ধত্য প্রকাশ করে। অথচ আমি তাকে এমন ধনভান্ডার দান করেছিলাম যে, নিশ্চয় তার চাবিগুলো একদল শক্তিশালী লোকের উপর ভারী হয়ে যেত। স্মরণ কর, যখন তার কওম তাকে বলল, ‘দম্ভ করো না। নিশ্চয় আল্লাহ দাম্ভিকদের ভালবাসেন না’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৭৬)

49 ৪৯
وَ اِنۡ یَّکُنۡ لَّهُمُ الۡحَقُّ یَاۡتُوۡۤا اِلَیۡهِ مُذۡعِنِیۡنَ
অনুবাদ: কিন্তু যদি সত্য তাদের পক্ষে থাকে, তাহলে তারা তার কাছে একান্ত বিনীতভাবে ছুটে আসে।
(আন-নূর আয়াত: ৪৯)

173 ১৭৩
اِنَّمَا حَرَّمَ عَلَیۡکُمُ الۡمَیۡتَۃَ وَ الدَّمَ وَ لَحۡمَ الۡخِنۡزِیۡرِ وَ مَاۤ اُهِلَّ بِهٖ لِغَیۡرِ اللّٰهِ ۚ فَمَنِ اضۡطُرَّ غَیۡرَ بَاغٍ وَّ لَا عَادٍ فَلَاۤ اِثۡمَ عَلَیۡهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় তিনি তোমাদের উপর হারাম করেছেন মৃত জন্তু, রক্ত, শূকরের গোশ্ত এবং যা গায়রুল্লাহর নামে যবেহ করা হয়েছে। সুতরাং যে বাধ্য হবে, অবাধ্য বা সীমালঙ্ঘনকারী না হয়ে, তাহলে তার কোন পাপ নেই। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৭৩)

98 ৯৮
وَ هُوَ الَّذِیۡۤ اَنۡشَاَکُمۡ مِّنۡ نَّفۡسٍ وَّاحِدَۃٍ فَمُسۡتَقَرٌّ وَّ مُسۡتَوۡدَعٌ ؕ قَدۡ فَصَّلۡنَا الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّفۡقَهُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে এক নফস থেকে। অতঃপর রয়েছে আবাসস্থল ও সমাধিস্থল। অবশ্যই আমি আয়াতসমূহ বিস্তারিত বর্ণনা করেছি, এমন কওমের জন্য যারা ভালভাবে বুঝে।
(আল-আনআম আয়াত: ৯৮)

36 ৩৬
هَیۡهَاتَ هَیۡهَاتَ لِمَا تُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: অনেক দূর, তোমাদের যে ওয়াদা দেয়া হয়েছে তা অনেক দূর।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৩৬)

142 ১৪২
وَ مِنَ الۡاَنۡعَامِ حَمُوۡلَۃً وَّ فَرۡشًا ؕ کُلُوۡا مِمَّا رَزَقَکُمُ اللّٰهُ وَ لَا تَتَّبِعُوۡا خُطُوٰتِ الشَّیۡطٰنِ ؕ اِنَّهٗ لَکُمۡ عَدُوٌّ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর চতুষ্পদ জন্তু থেকে (কিছুকে সৃষ্টি করেছেন) বোঝা বহনকারী ও ক্ষুদ্রাকৃতির। তোমরা আহার কর তা থেকে, যা আল্লাহ তোমাদেরকে রিয্ক দিয়েছেন এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয় সে তোমাদের জন্য স্পষ্ট শত্রু।
(আল-আনআম আয়াত: ১৪২)

74 ৭৪
فَلۡیُقَاتِلۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ الَّذِیۡنَ یَشۡرُوۡنَ الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا بِالۡاٰخِرَۃِ ؕ وَ مَنۡ یُّقَاتِلۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ فَیُقۡتَلۡ اَوۡ یَغۡلِبۡ فَسَوۡفَ نُؤۡتِیۡهِ اَجۡرًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: সুতরাং যারা আখিরাতের বিনিময়ে দুনিয়ার জীবন বিক্রয় করে তারা যেন আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করে। আর যে আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করবে অতঃপর সে নিহত হোক কিংবা বিজয়ী, অচিরেই আমি তাকে দেব মহা পুরস্কার।
(আন-নিসা আয়াত: ৭৪)

10 ১০
وَ لَا یَسۡـَٔلُ حَمِیۡمٌ حَمِیۡمًا
অনুবাদ: আর অন্তরঙ্গ বন্ধু অন্তরঙ্গ বন্ধুকে জিজ্ঞাসা করবে না।
(আল-মাআরিজ আয়াত: ১০)

43 ৪৩
اَمۡ لَهُمۡ اِلٰهٌ غَیۡرُ اللّٰهِ ؕ سُبۡحٰنَ اللّٰهِ عَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: নাকি তাদের জন্য আল্লাহ ছাড়া অন্য ইলাহ আছে? তারা যে শিরক করে তা থেকে আল্লাহ পবিত্র।
(আত-তূর আয়াত: ৪৩)

22 ২২
هُوَ الَّذِیۡ یُسَیِّرُکُمۡ فِی الۡبَرِّ وَ الۡبَحۡرِ ؕ حَتّٰۤی اِذَا کُنۡتُمۡ فِی الۡفُلۡکِ ۚ وَ جَرَیۡنَ بِهِمۡ بِرِیۡحٍ طَیِّبَۃٍ وَّ فَرِحُوۡا بِهَا جَآءَتۡهَا رِیۡحٌ عَاصِفٌ وَّ جَآءَهُمُ الۡمَوۡجُ مِنۡ کُلِّ مَکَانٍ وَّ ظَنُّوۡۤا اَنَّهُمۡ اُحِیۡطَ بِهِمۡ ۙ دَعَوُا اللّٰهَ مُخۡلِصِیۡنَ لَهُ الدِّیۡنَ ۬ۚ لَئِنۡ اَنۡجَیۡتَنَا مِنۡ هٰذِهٖ لَنَکُوۡنَنَّ مِنَ الشّٰکِرِیۡنَ
অনুবাদ: তিনিই তোমাদেরকে স্থলে ও সমুদ্রে ভ্রমণ করান। এমনকি যখন তোমরা নৌকায় থাক, আর তা তাদেরকে নিয়ে চলতে থাকে অনুকুল হাওয়ায় এবং তারা তা নিয়ে আনন্দিত হয়, (এ সময়) তাকে পেয়ে বসে ঝড়ো হাওয়া, আর চারদিক থেকে ধেয়ে আসে তরঙ্গ এবং তাদের নিশ্চিত ধারণা হয় যে, তাদেরকে পরিবেষ্টন করা হয়েছে। তখন তারা আল্লাহকে ডাকতে থাকে তাঁর জন্য দীনকে একনিষ্ঠ করে, ‘যদি আপনি এ থেকে আমাদেরকে নাজাত দেন, তাহলে আমরা অবশ্যই কৃতজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত হব’।
(ইউনুস আয়াত: ২২)

45 ৪৫
وَ اذۡکُرۡ عِبٰدَنَاۤ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ اُولِی الۡاَیۡدِیۡ وَ الۡاَبۡصَارِ
অনুবাদ: আর স্মরণ কর আমার বান্দা ইবরাহীম, ইসহাক ও ইয়া‘কূবকে। তারা ছিল শক্তিমান ও সূক্ষ্মদর্শী।
(সোয়াদ আয়াত: ৪৫)

92 ৯২
عٰلِمِ الۡغَیۡبِ وَ الشَّهَادَۃِ فَتَعٰلٰی عَمَّا یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি গায়েব ও উপস্থিতের জ্ঞানী, তারা যা শরীক করে তিনি তার ঊর্ধ্বে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৯২)

121 ১২১
اُولٰٓئِکَ مَاۡوٰىهُمۡ جَهَنَّمُ ۫ وَ لَا یَجِدُوۡنَ عَنۡهَا مَحِیۡصًا
অনুবাদ: এদেরই আশ্রয়স্থল জাহান্নাম। আর তারা সেখান থেকে পালাবার জায়গা পাবে না।
(আন-নিসা আয়াত: ১২১)

21 ২১
اَمۡ اٰتَیۡنٰهُمۡ کِتٰبًا مِّنۡ قَبۡلِهٖ فَهُمۡ بِهٖ مُسۡتَمۡسِکُوۡنَ
অনুবাদ: আমি কি তাদেরকে কুরআনের পূর্বে কোন কিতাব দিয়েছি, অতঃপর তারা তা দৃঢ়ভাবে ধারণ করে আছে?
(আয-যুখরুফ আয়াত: ২১)

19 ১৯
وَ جَآءَتۡ سَکۡرَۃُ الۡمَوۡتِ بِالۡحَقِّ ؕ ذٰلِکَ مَا کُنۡتَ مِنۡهُ تَحِیۡدُ
অনুবাদ: আর মৃত্যুর যন্ত্রণা যথাযথই আসবে। যা থেকে তুমি পলায়ন করতে চাইতে।
(কাফ আয়াত: ১৯)

17 ১৭
هَلۡ اَتٰىکَ حَدِیۡثُ الۡجُنُوۡدِ
অনুবাদ: তোমার কাছে কি সৈন্যবাহিনীর খবর পৌঁছেছে?
(আল-বুরুজ আয়াত: ১৭)

151 ১৫১
کَمَاۤ اَرۡسَلۡنَا فِیۡکُمۡ رَسُوۡلًا مِّنۡکُمۡ یَتۡلُوۡا عَلَیۡکُمۡ اٰیٰتِنَا وَ یُزَکِّیۡکُمۡ وَ یُعَلِّمُکُمُ الۡکِتٰبَ وَ الۡحِکۡمَۃَ وَ یُعَلِّمُکُمۡ مَّا لَمۡ تَکُوۡنُوۡا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: যেভাবে আমি তোমাদের মধ্যে একজন রাসূল প্রেরণ করেছি তোমাদের মধ্য থেকে, যে তোমাদের কাছে আমার আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করে, তোমাদেরকে পবিত্র করে এবং কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেয়। আর তোমাদেরকে শিক্ষা দেয় এমন কিছু যা তোমরা জানতে না।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৫১)

133 ১৩৩
وَ سَارِعُوۡۤا اِلٰی مَغۡفِرَۃٍ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ جَنَّۃٍ عَرۡضُهَا السَّمٰوٰتُ وَ الۡاَرۡضُ ۙ اُعِدَّتۡ لِلۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা দ্রুত অগ্রসর হও তোমাদের রবের পক্ষ থেকে মাগফিরাত ও জান্নাতের দিকে, যার পরিধি আসমানসমূহ ও যমীনের সমান, যা মুত্তাকীদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৩৩)

51 ৫১
اِنَّ اللّٰهَ رَبِّیۡ وَ رَبُّکُمۡ فَاعۡبُدُوۡهُ ؕ هٰذَا صِرَاطٌ مُّسۡتَقِیۡمٌ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় আল্লাহ আমার রব ও তোমাদের রব। অতএব তোমরা তাঁর ইবাদাত কর। এটি সরল পথ’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৫১)

8 ৮
مُّهۡطِعِیۡنَ اِلَی الدَّاعِ ؕ یَقُوۡلُ الۡکٰفِرُوۡنَ هٰذَا یَوۡمٌ عَسِرٌ
অনুবাদ: তারা আহবানকারীর দিকে ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় ছুটে আসবে। কাফিররা বলবে, ‘এটি বড়ই কঠিন দিন’।
(আল-কামার আয়াত: ৮)

59 ৫৯
فَارۡتَقِبۡ اِنَّهُمۡ مُّرۡتَقِبُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তুমি অপেক্ষা কর, তারাও অপেক্ষাকারী।
(আদ-দুখান আয়াত: ৫৯)

71 ৭১
وَ حَسِبُوۡۤا اَلَّا تَکُوۡنَ فِتۡنَۃٌ فَعَمُوۡا وَ صَمُّوۡا ثُمَّ تَابَ اللّٰهُ عَلَیۡهِمۡ ثُمَّ عَمُوۡا وَ صَمُّوۡا کَثِیۡرٌ مِّنۡهُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ بَصِیۡرٌۢ بِمَا یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা ভেবেছে যে, কোন বিপর্যয় হবে না। ফলে তারা অন্ধ ও বধির হয়ে গিয়েছে। অতঃপর আল্লাহ তাদের তাওবা কবূল করেছেন। অতঃপর তাদের অনেকে অন্ধ ও বধির হয়ে গিয়েছে। আর তারা যা আমল করে আল্লাহ তার দ্রষ্টা।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৭১)

29 ২৯
وَ قَالُوۡۤا اِنۡ هِیَ اِلَّا حَیَاتُنَا الدُّنۡیَا وَ مَا نَحۡنُ بِمَبۡعُوۡثِیۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলেছিল, ‘আমাদের এ দুনিয়ার জীবন ছাড়া কিছু নেই এবং আমরা পুনরুজ্জীবিত হব না।’
(আল-আনআম আয়াত: ২৯)

25 ২৫
وَ لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا نُوۡحًا اِلٰی قَوۡمِهٖۤ ۫ اِنِّیۡ لَکُمۡ نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: আর অবশ্যই আমি নূহকে প্রেরণ করেছিলাম তার কওমের কাছে (এই বার্তা দিয়ে) যে, ‘আমি তোমাদের জন্য স্পষ্ট সতর্ককারী’।
(হূদ আয়াত: ২৫)

206 ২০৬
وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُ اتَّقِ اللّٰهَ اَخَذَتۡهُ الۡعِزَّۃُ بِالۡاِثۡمِ فَحَسۡبُهٗ جَهَنَّمُ ؕ وَ لَبِئۡسَ الۡمِهَادُ
অনুবাদ: আর যখন তাকে বলা হয়, ‘আল্লাহকে ভয় কর’ তখন আত্মাভিমান তাকে পাপ করতে উৎসাহ দেয়। সুতরাং জাহান্নাম তার জন্য যথেষ্ট এবং তা কতই না মন্দ ঠিকানা।
(আল-বাকারা আয়াত: ২০৬)

10 ১০
وَّ اَنَّا لَا نَدۡرِیۡۤ اَشَرٌّ اُرِیۡدَ بِمَنۡ فِی الۡاَرۡضِ اَمۡ اَرَادَ بِهِمۡ رَبُّهُمۡ رَشَدًا
অনুবাদ: ‘আর নিশ্চয় আমরা জানি না, যমীনে যারা রয়েছে তাদের জন্য অকল্যাণ চাওয়া হয়েছে, নাকি তাদের রব তাদের ব্যাপারে মঙ্গল চেয়েছেন’।
(আল-জ্বিন আয়াত: ১০)

80 ৮০
تَرٰی کَثِیۡرًا مِّنۡهُمۡ یَتَوَلَّوۡنَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ؕ لَبِئۡسَ مَا قَدَّمَتۡ لَهُمۡ اَنۡفُسُهُمۡ اَنۡ سَخِطَ اللّٰهُ عَلَیۡهِمۡ وَ فِی الۡعَذَابِ هُمۡ خٰلِدُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের মধ্যে অনেককে তুমি দেখতে পাবে, যারা কাফিরদের সাথে বন্ধুত্ব করে। তারা যা নিজদের জন্য পেশ করেছে, তা কত মন্দ যে, আল্লাহ তাদের উপর ক্রোধান্বিত হয়েছেন এবং তারা আযাবেই স্থায়ী হবে।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৮০)

36 ৩৬
اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا یُنۡفِقُوۡنَ اَمۡوَالَهُمۡ لِیَصُدُّوۡا عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ؕ فَسَیُنۡفِقُوۡنَهَا ثُمَّ تَکُوۡنُ عَلَیۡهِمۡ حَسۡرَۃً ثُمَّ یُغۡلَبُوۡنَ ۬ؕ وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِلٰی جَهَنَّمَ یُحۡشَرُوۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে, তারা নিজদের সম্পদসমূহ ব্যয় করে, আল্লাহর রাস্তা হতে বাধা প্রদান করার উদ্দেশ্যে। তারা তো তা ব্যয় করবে। অতঃপর এটি তাদের উপর আক্ষেপের কারণ হবে এরপর তারা পরাজিত হবে। আর যারা কুফরী করেছে তাদেরকে জাহান্নামে সমবেত করা হবে।
(আল-আনফাল আয়াত: ৩৬)

21 ২১
اَمِ اتَّخَذُوۡۤا اٰلِهَۃً مِّنَ الۡاَرۡضِ هُمۡ یُنۡشِرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা যেসব মাটির দেবতা গ্রহণ করেছে, সেগুলি কি মৃতকে জীবিত করতে সক্ষম?
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ২১)

60 ৬০
اَلۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّکَ فَلَا تَکُنۡ مِّنَ الۡمُمۡتَرِیۡنَ
অনুবাদ: সত্য তোমার রবের পক্ষ থেকে, সুতরাং তুমি সন্দেহ পোষণকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ৬০)

35 ৩৫
یُّرِیۡدُ اَنۡ یُّخۡرِجَکُمۡ مِّنۡ اَرۡضِکُمۡ بِسِحۡرِهٖ ٭ۖ فَمَا ذَا تَاۡمُرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘সে তোমাদেরকে তার যাদুর মাধ্যমে তোমাদের দেশ থেকে বের করতে চায়। অতএব, তোমরা আমাকে কী পরামর্শ দাও?’
(আশ-শুআরা আয়াত: ৩৫)

111 ১১১
وَ اِنۡ اَدۡرِیۡ لَعَلَّهٗ فِتۡنَۃٌ لَّکُمۡ وَ مَتَاعٌ اِلٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: আর আমি জানি না হয়তো তা তোমাদের জন্য এক পরীক্ষা কিছু কালের জন্য উপভোগের সুযোগ।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ১১১)

70 ৭০
لَقَدۡ اَخَذۡنَا مِیۡثَاقَ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ وَ اَرۡسَلۡنَاۤ اِلَیۡهِمۡ رُسُلًا ؕ کُلَّمَا جَآءَهُمۡ رَسُوۡلٌۢ بِمَا لَا تَهۡوٰۤی اَنۡفُسُهُمۡ ۙ فَرِیۡقًا کَذَّبُوۡا وَ فَرِیۡقًا یَّقۡتُلُوۡنَ
অনুবাদ: অবশ্যই আমি বনী ইসরাঈলের অঙ্গীকার নিয়েছি এবং তাদের নিকট পাঠিয়েছি অনেক রাসূল। যখনই তাদের নিকট কোন রাসূল এমন কিছু নিয়ে এসেছে, যা তাদের মন চায় না, তখন তারা একদলকে অস্বীকার করেছে এবং একদলকে হত্যা করেছে।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৭০)

13 ১৩
یُوۡلِجُ الَّیۡلَ فِی النَّهَارِ وَ یُوۡلِجُ النَّهَارَ فِی الَّیۡلِ ۙ وَ سَخَّرَ الشَّمۡسَ وَ الۡقَمَرَ ۫ۖ کُلٌّ یَّجۡرِیۡ لِاَجَلٍ مُّسَمًّی ؕ ذٰلِکُمُ اللّٰهُ رَبُّکُمۡ لَهُ الۡمُلۡکُ ؕ وَ الَّذِیۡنَ تَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِهٖ مَا یَمۡلِکُوۡنَ مِنۡ قِطۡمِیۡرٍ
অনুবাদ: তিনি রাতকে দিনের মধ্যে প্রবেশ করান এবং দিনকে রাতের মধ্যে প্রবেশ করান আর তিনিই সূর্য ও চাঁদকে বশীভূত করে দিয়েছেন; প্রত্যেকে পরিভ্রমণ করছে একটি নির্দিষ্ট কাল পর্যন্ত। তিনি আল্লাহ, তোমাদের রব; সমস্ত কর্তৃত্ব তাঁরই, আর আল্লাহকে ছাড়া যাদেরকে তোমরা ডাকো তারা খেজুরের আঁটির আবরণেরও মালিক নয়।
(ফাতির আয়াত: ১৩)

98 ৯৮
فَاِذَا قَرَاۡتَ الۡقُرۡاٰنَ فَاسۡتَعِذۡ بِاللّٰهِ مِنَ الشَّیۡطٰنِ الرَّجِیۡمِ
অনুবাদ: সুতরাং যখন তুমি কুরআন পড়বে তখন আল্লাহর কাছে বিতাড়িত শয়তান হতে পানাহ চাও।
(আন-নাহাল আয়াত: ৯৮)

212 ২১২
زُیِّنَ لِلَّذِیۡنَ کَفَرُوا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا وَ یَسۡخَرُوۡنَ مِنَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا ۘ وَ الَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا فَوۡقَهُمۡ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ وَ اللّٰهُ یَرۡزُقُ مَنۡ یَّشَآءُ بِغَیۡرِ حِسَابٍ
অনুবাদ: যারা কুফরী করেছে, দুনিয়ার জীবনকে তাদের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে। আর তারা মুমিনদের নিয়ে উপহাস করে। আর যারা তাকওয়া অবলম্বন করেছে, তারা কিয়ামত দিবসে তাদের উপরে থাকবে। আর আল্লাহ যাকে চান, বেহিসাব রিয্ক দান করেন।
(আল-বাকারা আয়াত: ২১২)

147 ১৪৭
مَا یَفۡعَلُ اللّٰهُ بِعَذَابِکُمۡ اِنۡ شَکَرۡتُمۡ وَ اٰمَنۡتُمۡ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ شَاکِرًا عَلِیۡمًا
অনুবাদ: যদি তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর এবং ঈমান আন তাহলে তোমাদেরকে আযাব দিয়ে আল্লাহ কী করবেন? আল্লাহ পুরস্কার দানকারী, সর্বজ্ঞ।
(আন-নিসা আয়াত: ১৪৭)

166 ১৬৬
فَلَمَّا عَتَوۡا عَنۡ مَّا نُهُوۡا عَنۡهُ قُلۡنَا لَهُمۡ کُوۡنُوۡا قِرَدَۃً خٰسِئِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর যা থেকে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল তারা যখন সে বিষয়ে সীমালঙ্ঘন করল, তখন আমি তাদেরকে বললাম, ‘তোমরা নিকৃষ্ট বানর হয়ে যাও’।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৬৬)

3 ৩
اَمۡ یَقُوۡلُوۡنَ افۡتَرٰىهُ ۚ بَلۡ هُوَ الۡحَقُّ مِنۡ رَّبِّکَ لِتُنۡذِرَ قَوۡمًا مَّاۤ اَتٰهُمۡ مِّنۡ نَّذِیۡرٍ مِّنۡ قَبۡلِکَ لَعَلَّهُمۡ یَهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: নাকি তারা বলে, ‘সে তা রচনা করেছে?’ বরং তা তোমার রবের পক্ষ থেকে সত্য, যাতে তুমি এমন কওমকে সতর্ক করতে পার, যাদের কাছে তোমার পূর্বে কোন সতর্ককারী আসেনি। হয়তো তারা হিদায়াত লাভ করবে।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ৩)

9 ৯
کَلَّا بَلۡ تُکَذِّبُوۡنَ بِالدِّیۡنِ ۙ
অনুবাদ: কখনো নয়, তোমরা তো প্রতিদান দিবসকে অস্বীকার করে থাক।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ৯)

48 ৪৮
وَ هُوَ الَّذِیۡۤ اَرۡسَلَ الرِّیٰحَ بُشۡرًۢا بَیۡنَ یَدَیۡ رَحۡمَتِهٖ ۚ وَ اَنۡزَلۡنَا مِنَ السَّمَآءِ مَآءً طَهُوۡرًا
অনুবাদ: আর তিনিই তাঁর রহমতের প্রাক্কালে সুসংবাদস্বরূপ বায়ু পাঠিয়েছেন এবং আমি আকাশ থেকে পবিত্র পানি বর্ষণ করেছি,
(আল-ফুরকান আয়াত: ৪৮)

36 ৩৬
فَلَمَّا جَآءَهُمۡ مُّوۡسٰی بِاٰیٰتِنَا بَیِّنٰتٍ قَالُوۡا مَا هٰذَاۤ اِلَّا سِحۡرٌ مُّفۡتَرًی وَّ مَا سَمِعۡنَا بِهٰذَا فِیۡۤ اٰبَآئِنَا الۡاَوَّلِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর মূসা যখন তাদের কাছে আমার সুস্পষ্ট নিদর্শনগুলো নিয়ে আসল, তখন তারা বলল, ‘এ তো মিথ্যা যাদু ছাড়া আর কিছুই নয় এবং এরূপ কথা আমাদের পিতৃপুরুষদের মধ্যেও শুনিনি’।
(আল-কাসাস আয়াত: ৩৬)

1 ১
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَتَّخِذُوۡا عَدُوِّیۡ وَ عَدُوَّکُمۡ اَوۡلِیَآءَ تُلۡقُوۡنَ اِلَیۡهِمۡ بِالۡمَوَدَّۃِ وَ قَدۡ کَفَرُوۡا بِمَا جَآءَکُمۡ مِّنَ الۡحَقِّ ۚ یُخۡرِجُوۡنَ الرَّسُوۡلَ وَ اِیَّاکُمۡ اَنۡ تُؤۡمِنُوۡا بِاللّٰهِ رَبِّکُمۡ ؕ اِنۡ کُنۡتُمۡ خَرَجۡتُمۡ جِهَادًا فِیۡ سَبِیۡلِیۡ وَ ابۡتِغَآءَ مَرۡضَاتِیۡ ٭ۖ تُسِرُّوۡنَ اِلَیۡهِمۡ بِالۡمَوَدَّۃِ ٭ۖ وَ اَنَا اَعۡلَمُ بِمَاۤ اَخۡفَیۡتُمۡ وَ مَاۤ اَعۡلَنۡتُمۡ ؕ وَ مَنۡ یَّفۡعَلۡهُ مِنۡکُمۡ فَقَدۡ ضَلَّ سَوَآءَ السَّبِیۡلِ
অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ, তোমরা আমার ও তোমাদের শত্রুদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে তাদের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন করো না, অথচ তোমাদের কাছে যে সত্য এসেছে তা তারা অস্বীকার করেছে এবং রাসূলকে ও তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে এজন্য যে, তোমরা তোমাদের রব আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছ। তোমরা যদি আমার পথে সংগ্রামে ও আমার সন্তুষ্টির সন্ধানে বের হও (তবে কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না) তোমরা গোপনে তাদের সাথে বন্ধুত্ব প্রকাশ কর অথচ তোমরা যা গোপন কর এবং যা প্রকাশ কর তা আমি জানি। তোমাদের মধ্যে যে এমন করবে সে সরল পথ হতে বিচ্যুত হবে।
(আল-মুমতাহিনা আয়াত: ১)

39 ৩৯
وَ مَا تُجۡزَوۡنَ اِلَّا مَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা যে আমল করতে শুধু তারই প্রতিদান তোমাদেরকে দেয়া হবে।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৩৯)

50 ৫০
وَ نَادٰۤی اَصۡحٰبُ النَّارِ اَصۡحٰبَ الۡجَنَّۃِ اَنۡ اَفِیۡضُوۡا عَلَیۡنَا مِنَ الۡمَآءِ اَوۡ مِمَّا رَزَقَکُمُ اللّٰهُ ؕ قَالُوۡۤا اِنَّ اللّٰهَ حَرَّمَهُمَا عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর আগুনের অধিবাসীরা জান্নাতের অধিবাসীদেরকে ডেকে বলবে, ‘আমাদের উপর কিছু পানি অথবা তোমাদেরকে আল্লাহ যে রিয্ক দিয়েছেন, তা ঢেলে দাও’। তারা বলবে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তা কাফিরদের উপর হারাম করেছেন’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৫০)

33 ৩৩
وَ لَوۡ لَاۤ اَنۡ یَّکُوۡنَ النَّاسُ اُمَّۃً وَّاحِدَۃً لَّجَعَلۡنَا لِمَنۡ یَّکۡفُرُ بِالرَّحۡمٰنِ لِبُیُوۡتِهِمۡ سُقُفًا مِّنۡ فِضَّۃٍ وَّ مَعَارِجَ عَلَیۡهَا یَظۡهَرُوۡنَ
অনুবাদ: যদি সব মানুষ একই জাতিতে পরিণত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা না থাকত, তবে যারা পরম করুণাময়ের প্রতি কুফরী করে আমি তাদের গৃহসমূহের জন্য রৌপ্যনির্মিত ছাদ ও ঊর্ধ্বে আরোহণের সিঁড়ি তৈরী করে দিতাম।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৩৩)

52 ৫২
قُلۡ هَلۡ تَرَبَّصُوۡنَ بِنَاۤ اِلَّاۤ اِحۡدَی الۡحُسۡنَیَیۡنِ ؕ وَ نَحۡنُ نَتَرَبَّصُ بِکُمۡ اَنۡ یُّصِیۡبَکُمُ اللّٰهُ بِعَذَابٍ مِّنۡ عِنۡدِهٖۤ اَوۡ بِاَیۡدِیۡنَا ۫ۖ فَتَرَبَّصُوۡۤا اِنَّا مَعَکُمۡ مُّتَرَبِّصُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমরা কেবল আমাদের জন্য দু’টি কল্যাণের একটির অপেক্ষা করছ, আর আমরাও তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছি যে, আল্লাহ তোমাদেরকে তাঁর পক্ষ থেকে অথবা আমাদের হাত দ্বারা আযাব দেবেন। অতএব তোমরা অপেক্ষা কর, নিশ্চয় আমরা তোমাদের সাথে অপেক্ষমাণ’।
(আত-তাওবা আয়াত: ৫২)

21 ২১
وَ قَاسَمَهُمَاۤ اِنِّیۡ لَکُمَا لَمِنَ النّٰصِحِیۡنَ
অনুবাদ: আর সে তাদের নিকট শপথ করল যে, ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের উভয়ের জন্য কল্যাণকামীদের একজন’।
(আল-আরাফ আয়াত: ২১)

33 ৩৩
قَالُوۡا نَحۡنُ اُولُوۡا قُوَّۃٍ وَّ اُولُوۡا بَاۡسٍ شَدِیۡدٍ ۬ۙ وَّ الۡاَمۡرُ اِلَیۡکِ فَانۡظُرِیۡ مَاذَا تَاۡمُرِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা শক্তিশালী ও কঠোর যোদ্ধা, আর সিদ্ধান্ত আপনার কাছেই। অতএব চিন্তা করে দেখুন, আপনি কী নির্দেশ দেবেন’।
(আন-নামাল আয়াত: ৩৩)

56 ৫৬
وَ یَجۡعَلُوۡنَ لِمَا لَا یَعۡلَمُوۡنَ نَصِیۡبًا مِّمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ ؕ تَاللّٰهِ لَتُسۡـَٔلُنَّ عَمَّا کُنۡتُمۡ تَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি, তার একটি অংশ তারা নির্ধারণ করে এমন সত্তার জন্য, যার ব্যাপারে তারা জানে না। আল্লাহর কসম! তোমাদেরকে অবশ্যই জিজ্ঞাসা করা হবে, তোমরা যে মিথ্যা রটাচ্ছ সে ব্যাপারে।
(আন-নাহাল আয়াত: ৫৬)

36 ৩৬
وَ اُوۡحِیَ اِلٰی نُوۡحٍ اَنَّهٗ لَنۡ یُّؤۡمِنَ مِنۡ قَوۡمِکَ اِلَّا مَنۡ قَدۡ اٰمَنَ فَلَا تَبۡتَئِسۡ بِمَا کَانُوۡا یَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর নূহের কাছে ওহী পাঠানো হল যে, ‘যারা ঈমান এনেছে, তারা ছাড়া তোমার কওমের আর কেউ ঈমান আনবে না। সুতরাং তারা যা করে সে জন্য তুমি দুঃখিত হয়ো না’।
(হূদ আয়াত: ৩৬)

17 ১৭
وَ اللّٰهُ اَنۡۢبَتَکُمۡ مِّنَ الۡاَرۡضِ نَبَاتًا
অনুবাদ: ‘আর আল্লাহ তোমাদেরকে উদগত করেছেন মাটি থেকে’।
(নূহ আয়াত: ১৭)

20 ২০
ثُمَّ السَّبِیۡلَ یَسَّرَهٗ
অনুবাদ: তারপর তিনি তার পথ সহজ করে দিয়েছেন।
(আবাসা আয়াত: ২০)

65 ৬৫
فَوَجَدَا عَبۡدًا مِّنۡ عِبَادِنَاۤ اٰتَیۡنٰهُ رَحۡمَۃً مِّنۡ عِنۡدِنَا وَ عَلَّمۡنٰهُ مِنۡ لَّدُنَّا عِلۡمًا
অনুবাদ: অতঃপর তারা আমার বান্দাদের মধ্য থেকে এক বান্দাকে পেল, যাকে আমি আমার পক্ষ থেকে রহমত দান করেছি এবং তাকে আমার পক্ষ থেকে জ্ঞান শিক্ষা দিয়েছি।
(আল-কাহফ আয়াত: ৬৫)

73 ৭৩
وَ هُوَ الَّذِیۡ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ بِالۡحَقِّ ؕ وَ یَوۡمَ یَقُوۡلُ کُنۡ فَیَکُوۡنُ ۬ؕ قَوۡلُهُ الۡحَقُّ ؕ وَ لَهُ الۡمُلۡکُ یَوۡمَ یُنۡفَخُ فِی الصُّوۡرِ ؕ عٰلِمُ الۡغَیۡبِ وَ الشَّهَادَۃِ ؕ وَ هُوَ الۡحَکِیۡمُ الۡخَبِیۡرُ
অনুবাদ: আর তিনিই, আসমানসমূহ ও যমীন যথাযথভাবে সৃষ্টি করেছেন। আর যেদিন তিনি বলবেন, ‘হও’ তখন হয়ে যাবে। তাঁর কথাই যথার্থ। আর তাঁর জন্যই রয়েছে সেদিনের রাজত্ব, যেদিন শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে। তিনি গায়েব ও উপস্থিত বিষয়ে পরিজ্ঞাত এবং তিনি প্রজ্ঞাময়, অধিক অবহিত।
(আল-আনআম আয়াত: ৭৩)

34 ৩৪
لَهُمۡ عَذَابٌ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا وَ لَعَذَابُ الۡاٰخِرَۃِ اَشَقُّ ۚ وَ مَا لَهُمۡ مِّنَ اللّٰهِ مِنۡ وَّاقٍ
অনুবাদ: তাদের জন্যই রয়েছে দুনিয়ার জীবনে আযাব, আর আখিরাতের আযাব তো আরো কঠিন। আল্লাহর আযাব থেকে তাদের কোন রক্ষাকারী নেই।
(আর-রাদ আয়াত: ৩৪)

41 ৪১
اَلَّذِیۡنَ اِنۡ مَّکَّنّٰهُمۡ فِی الۡاَرۡضِ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ وَ اَمَرُوۡا بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ نَهَوۡا عَنِ الۡمُنۡکَرِ ؕ وَ لِلّٰهِ عَاقِبَۃُ الۡاُمُوۡرِ
অনুবাদ: তারা এমন যাদেরকে আমি যমীনে ক্ষমতা দান করলে তারা সালাত কায়েম করবে, যাকাত দেবে এবং সৎকাজের আদেশ দেবে ও অসৎকাজ থেকে নিষেধ করবে; আর সব কাজের পরিণাম আল্লাহরই অধিকারে।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৪১)

23 ২৩
اَللّٰهُ نَزَّلَ اَحۡسَنَ الۡحَدِیۡثِ کِتٰبًا مُّتَشَابِهًا مَّثَانِیَ ٭ۖ تَقۡشَعِرُّ مِنۡهُ جُلُوۡدُ الَّذِیۡنَ یَخۡشَوۡنَ رَبَّهُمۡ ۚ ثُمَّ تَلِیۡنُ جُلُوۡدُهُمۡ وَ قُلُوۡبُهُمۡ اِلٰی ذِکۡرِ اللّٰهِ ؕ ذٰلِکَ هُدَی اللّٰهِ یَهۡدِیۡ بِهٖ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ مَنۡ یُّضۡلِلِ اللّٰهُ فَمَا لَهٗ مِنۡ هَادٍ
অনুবাদ: আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম বাণী, সাদৃশ্যপূর্ণ একটি কিতাব (আল কুরআন), যা বারবার আবৃত্তি করা হয়। যারা তাদের রবকে ভয় করে, তাদের গা এতে শিহরিত হয়, তারপর তাদের দেহ ও মন আল্লাহর স্মরণে বিনম্র হয়ে যায়। এটা আল্লাহর হিদায়াত, তিনি যাকে চান তাকে এর দ্বারা হিদায়াত করেন। আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার জন্য কোন হিদায়াতকারী নেই।
(আয-যুমার আয়াত: ২৩)

45 ৪৫
اَلَمۡ تَرَ اِلٰی رَبِّکَ کَیۡفَ مَدَّ الظِّلَّ ۚ وَ لَوۡ شَآءَ لَجَعَلَهٗ سَاکِنًا ۚ ثُمَّ جَعَلۡنَا الشَّمۡسَ عَلَیۡهِ دَلِیۡلًا
অনুবাদ: তুমি কি তোমার রবকে দেখনি, কীভাবে তিনি ছায়াকে দীর্ঘ করেছেন, আর তিনি যদি চাইতেন, তাহলে তাকে অবশ্যই স্থির করে দিতে পারতেন। অতঃপর আমি সূর্যকে তার উপর নির্দেশক বানিয়ে দিয়েছি।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৪৫)

121 ১২১
فَاَکَلَا مِنۡهَا فَبَدَتۡ لَهُمَا سَوۡاٰتُهُمَا وَ طَفِقَا یَخۡصِفٰنِ عَلَیۡهِمَا مِنۡ وَّرَقِ الۡجَنَّۃِ ۫ وَ عَصٰۤی اٰدَمُ رَبَّهٗ فَغَوٰی
অনুবাদ: অতঃপর তারা উভয়েই সে গাছ থেকে খেল। তখন তাদের উভয়ের সতর তাদের সামনে প্রকাশ হয়ে পড়ল এবং তারা জান্নাতের গাছের পাতা দিয়ে নিজদেরকে আবৃত করতে লাগল এবং আদম তার রবের হুকুম অমান্য করল; ফলে সে বিভ্রান্ত হল।
(ত্ব-হা আয়াত: ১২১)

33 ৩৩
کَاَنَّهٗ جِمٰلَتٌ صُفۡرٌ
অনুবাদ: তা যেন হলুদ উষ্ট্রী।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৩৩)

6 ৬
لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ وَ مَا بَیۡنَهُمَا وَ مَا تَحۡتَ الثَّرٰی
অনুবাদ: যা আছে আসমানসমূহ, যমীন ও এ দু’য়ের মধ্যবর্তী স্থানে এবং যা আছে মাটির নিচে সব তাঁরই।
(ত্ব-হা আয়াত: ৬)

6 ৬
وَ لَکُمۡ فِیۡهَا جَمَالٌ حِیۡنَ تُرِیۡحُوۡنَ وَ حِیۡنَ تَسۡرَحُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
(আন-নাহাল আয়াত: ৬)

63 ৬৩
هٰذِهٖ جَهَنَّمُ الَّتِیۡ کُنۡتُمۡ تُوۡعَدُوۡنَ
অনুবাদ: এটি সেই জাহান্নাম যার সম্পর্কে তোমরা ওয়াদাপ্রাপ্ত হয়েছিলে।
(ইয়াসীন আয়াত: ৬৩)

104 ১০৪
اِنَّ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ ۙ لَا یَهۡدِیۡهِمُ اللّٰهُ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আল্লাহর আয়াতসমূহে বিশ্বাস করে না, আল্লাহ তাদেরকে হিদায়াত করবেন না এবং তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রদায়ক আযাব।
(আন-নাহাল আয়াত: ১০৪)

135 ১৩৫
وَ الَّذِیۡنَ اِذَا فَعَلُوۡا فَاحِشَۃً اَوۡ ظَلَمُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ ذَکَرُوا اللّٰهَ فَاسۡتَغۡفَرُوۡا لِذُنُوۡبِهِمۡ ۪ وَ مَنۡ یَّغۡفِرُ الذُّنُوۡبَ اِلَّا اللّٰهُ ۪۟ وَ لَمۡ یُصِرُّوۡا عَلٰی مَا فَعَلُوۡا وَ هُمۡ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা কোন অশ্লীল কাজ করলে অথবা নিজদের প্রতি যুলম করলে আল্লাহকে স্মরণ করে, অতঃপর তাদের গুনাহের জন্য ক্ষমা চায়। আর আল্লাহ ছাড়া কে গুনাহ ক্ষমা করবে ? আর তারা যা করেছে, জেনে শুনে তা তারা বার বার করে না।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৩৫)

38 ৩৮
فَلَاۤ اُقۡسِمُ بِمَا تُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তোমরা যা দেখছ, আমি তার কসম করছি।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৩৮)

32 ৩২
قَالُوۡا سُبۡحٰنَکَ لَا عِلۡمَ لَنَاۤ اِلَّا مَا عَلَّمۡتَنَا ؕ اِنَّکَ اَنۡتَ الۡعَلِیۡمُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আপনি পবিত্র মহান। আপনি আমাদেরকে যা শিখিয়েছেন, তা ছাড়া আমাদের কোন জ্ঞান নেই। নিশ্চয় আপনি সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৩২)

146 ১৪৬
اَلَّذِیۡنَ اٰتَیۡنٰهُمُ الۡکِتٰبَ یَعۡرِفُوۡنَهٗ کَمَا یَعۡرِفُوۡنَ اَبۡنَآءَهُمۡ ؕ وَ اِنَّ فَرِیۡقًا مِّنۡهُمۡ لَیَکۡتُمُوۡنَ الۡحَقَّ وَ هُمۡ یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছি, তারা তাকে চিনে, যেমন চিনে তাদের সন্তানদেরকে। আর নিশ্চয় তাদের মধ্য থেকে একটি দল সত্যকে অবশ্যই গোপন করে, অথচ তারা জানে।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৪৬)

34 ৩৪
وَ مَا لَهُمۡ اَلَّا یُعَذِّبَهُمُ اللّٰهُ وَ هُمۡ یَصُدُّوۡنَ عَنِ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ وَ مَا کَانُوۡۤا اَوۡلِیَآءَهٗ ؕ اِنۡ اَوۡلِیَآؤُهٗۤ اِلَّا الۡمُتَّقُوۡنَ وَ لٰکِنَّ اَکۡثَرَهُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের কী আছে যে, আল্লাহ তাদেরকে আযাব দেবেন না? অথচ তারা মসজিদুল হারাম থেকে বাধা প্রদান করে, আর তারা এর অভিভাবকও নয়। তার অভিভাবক তো শুধু মুত্তাকীগণ; কিন্তু তাদের অধিকাংশ জানে না।
(আল-আনফাল আয়াত: ৩৪)

5 ৫
بِاَنَّ رَبَّکَ اَوۡحٰی لَهَا ؕ
অনুবাদ: যেহেতু তোমার রব তাকে নির্দেশ দিয়েছেন।
(আয-যিলযাল আয়াত: ৫)

14 ১৪
وَ هُوَ الَّذِیۡ سَخَّرَ الۡبَحۡرَ لِتَاۡکُلُوۡا مِنۡهُ لَحۡمًا طَرِیًّا وَّ تَسۡتَخۡرِجُوۡا مِنۡهُ حِلۡیَۃً تَلۡبَسُوۡنَهَا ۚ وَ تَرَی الۡفُلۡکَ مَوَاخِرَ فِیۡهِ وَ لِتَبۡتَغُوۡا مِنۡ فَضۡلِهٖ وَ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই সে সত্তা, যিনি সমুদ্রকে নিয়োজিত করেছেন, যাতে তোমরা তা থেকে তাজা (মাছের) গোশ্ত খেতে পার এবং তা থেকে বের করতে পার অলংকারাদি, যা তোমরা পরিধান কর। আর তুমি তাতে নৌযান দেখবে তা পানি চিরে চলছে এবং যাতে তোমরা তার অনুগ্রহ অন্বেষণ করতে পার এবং যাতে তোমরা শুকরিয়া আদায় কর।
(আন-নাহাল আয়াত: ১৪)

64 ৬৪
فَاَجۡمِعُوۡا کَیۡدَکُمۡ ثُمَّ ائۡتُوۡا صَفًّا ۚ وَ قَدۡ اَفۡلَحَ الۡیَوۡمَ مَنِ اسۡتَعۡلٰی
অনুবাদ: ‘কাজেই তোমরা তোমাদের কলা-কৌশল জমা কর। তারপর তোমরা সবাই সারিবদ্ধভাবে আস। আর আজ যে বিজয়ী হবে, সে-ই সফল হবে’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৬৪)

88 ৮৮
لٰکِنِ الرَّسُوۡلُ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَعَهٗ جٰهَدُوۡا بِاَمۡوَالِهِمۡ وَ اَنۡفُسِهِمۡ ؕ وَ اُولٰٓئِکَ لَهُمُ الۡخَیۡرٰتُ ۫ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: কিন্তু রাসূল ও তার সাথে মুমিনরা তাদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করে, আর সে সব লোকের জন্যই রয়েছে যাবতীয় কল্যাণ এবং তারাই সফলকাম।
(আত-তাওবা আয়াত: ৮৮)

5 ৫
وَ لَسَوۡفَ یُعۡطِیۡکَ رَبُّکَ فَتَرۡضٰی ؕ
অনুবাদ: আর অচিরেই তোমার রব তোমাকে দান করবেন, ফলে তুমি সন্তুষ্ট হবে।
(আদ-দুহা আয়াত: ৫)

7 ৭
وَ کَذٰلِکَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ قُرۡاٰنًا عَرَبِیًّا لِّتُنۡذِرَ اُمَّ الۡقُرٰی وَ مَنۡ حَوۡلَهَا وَ تُنۡذِرَ یَوۡمَ الۡجَمۡعِ لَا رَیۡبَ فِیۡهِ ؕ فَرِیۡقٌ فِی الۡجَنَّۃِ وَ فَرِیۡقٌ فِی السَّعِیۡرِ
অনুবাদ: আর এভাবেই আমি তোমার ওপর আরবী ভাষায় কুরআন নাযিল করেছি যাতে তুমি মূল জনপদ ও তার আশপাশের বাসিন্দাদেরকে সতর্ক করতে পার, আর যাতে ‘একত্রিত হওয়ার দিন’ এর ব্যাপারে সতর্ক করতে পার, যাতে কোন সন্দেহ নেই, একদল থাকবে জান্নাতে আরেক দল জ্বলন্ত আগুনে।
(আশ-শূরা আয়াত: ৭)

58 ৫৮
وَ الَّذِیۡنَ هَاجَرُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ ثُمَّ قُتِلُوۡۤا اَوۡ مَاتُوۡا لَیَرۡزُقَنَّهُمُ اللّٰهُ رِزۡقًا حَسَنًا ؕ وَ اِنَّ اللّٰهَ لَهُوَ خَیۡرُ الرّٰزِقِیۡنَ
অনুবাদ: আর যারা আল্লাহর পথে হিজরত করে, অতঃপর নিহত হয় কিংবা মারা যায়, তাদেরকে অবশ্যই আল্লাহ উত্তম রিয্ক দান করবেন। আর নিশ্চয় আল্লাহই সর্বোৎকৃষ্ট রিয্কদাতা।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৫৮)

4 ৪
فَاِذَا لَقِیۡتُمُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فَضَرۡبَ الرِّقَابِ ؕ حَتّٰۤی اِذَاۤ اَثۡخَنۡتُمُوۡهُمۡ فَشُدُّوا الۡوَثَاقَ ٭ۙ فَاِمَّا مَنًّۢا بَعۡدُ وَ اِمَّا فِدَآءً حَتّٰی تَضَعَ الۡحَرۡبُ اَوۡزَارَهَا ۬ۚ۟ۛ ذٰؔلِکَ ؕۛ وَ لَوۡ یَشَآءُ اللّٰهُ لَانۡتَصَرَ مِنۡهُمۡ وَ لٰکِنۡ لِّیَبۡلُوَا۠ بَعۡضَکُمۡ بِبَعۡضٍ ؕ وَ الَّذِیۡنَ قُتِلُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ فَلَنۡ یُّضِلَّ اَعۡمَالَهُمۡ
অনুবাদ: অতএব তোমরা যখন কাফিরদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হও, তখন তাদের ঘাড়ে আঘাত কর। পরিশেষে তোমরা যখন তাদেরকে সম্পূর্ণভাবে পর্যুদস্ত করবে তখন তাদেরকে শক্তভাবে বেঁধে নাও। তারপর হয় অনুগ্রহ না হয় মুক্তিপণ আদায়, যতক্ষণ না যুদ্ধ তার বোঝা রেখে দেয়*। এটাই বিধান। আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করতে পারতেন, কিন্তু তিনি তোমাদের একজনকে অন্যের দ্বারা পরীক্ষা করতে চান। আর যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনো তাদের আমলসমূহ বিনষ্ট করবেন না।
(মুহাম্মাদ আয়াত: ৪)

67 ৬৭
وَّ اِذًا لَّاٰتَیۡنٰهُمۡ مِّنۡ لَّدُنَّـاۤ اَجۡرًا عَظِیۡمًا
অনুবাদ: আর তখন আমি অবশ্যই তাদেরকে আমার পক্ষ থেকে প্রদান করতাম মহাপুরস্কার।
(আন-নিসা আয়াত: ৬৭)

41 ৪১
اِنَّاۤ اَنۡزَلۡنَا عَلَیۡکَ الۡکِتٰبَ لِلنَّاسِ بِالۡحَقِّ ۚ فَمَنِ اهۡتَدٰی فَلِنَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ ضَلَّ فَاِنَّمَا یَضِلُّ عَلَیۡهَا ۚ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِوَکِیۡلٍ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব নাযিল করেছি মানুষের জন্য; তাই যে সৎপথ অবলম্বন করে, সে তা নিজের জন্যই করে এবং যে পথভ্রষ্ট হয় সে নিজের ক্ষতির জন্যই পথভ্রষ্ট হয়। আর তুমি তাদের তত্ত্বাবধায়ক নও।
(আয-যুমার আয়াত: ৪১)

8 ৮
فَلَا تُطِعِ الۡمُکَذِّبِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব তুমি মিথ্যারোপকারীদের আনুগত্য করো না।
(আল-কলম আয়াত: ৮)

39 ৩৯
قَالَ عِفۡرِیۡتٌ مِّنَ الۡجِنِّ اَنَا اٰتِیۡکَ بِهٖ قَبۡلَ اَنۡ تَقُوۡمَ مِنۡ مَّقَامِکَ ۚ وَ اِنِّیۡ عَلَیۡهِ لَقَوِیٌّ اَمِیۡنٌ
অনুবাদ: এক শক্তিশালী জিন বলল, ‘আপনি আপনার স্থান থেকে উঠার পূর্বেই আমি তা এনে দেব। আমি নিশ্চয়ই এই ব্যাপারে শক্তিমান, বিশ্বস্ত।
(আন-নামাল আয়াত: ৩৯)

70 ৭০
وَ لَا تَحۡزَنۡ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا تَکُنۡ فِیۡ ضَیۡقٍ مِّمَّا یَمۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাদের জন্য দুঃখ করো না এবং তারা যে ষড়যন্ত্র করে তাতে মনক্ষুণ্ণ হয়ো না।
(আন-নামাল আয়াত: ৭০)

40 ৪০
اِنَّهٗ لَقَوۡلُ رَسُوۡلٍ کَرِیۡمٍ
অনুবাদ: নিশ্চয়ই এটি এক সম্মানিত রাসূলের বাণী।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৪০)

21 ২১
وَ بَرَزُوۡا لِلّٰهِ جَمِیۡعًا فَقَالَ الضُّعَفٰٓؤُا لِلَّذِیۡنَ اسۡتَکۡبَرُوۡۤا اِنَّا کُنَّا لَکُمۡ تَبَعًا فَهَلۡ اَنۡتُمۡ مُّغۡنُوۡنَ عَنَّا مِنۡ عَذَابِ اللّٰهِ مِنۡ شَیۡءٍ ؕ قَالُوۡا لَوۡ هَدٰىنَا اللّٰهُ لَهَدَیۡنٰکُمۡ ؕ سَوَآءٌ عَلَیۡنَاۤ اَجَزِعۡنَاۤ اَمۡ صَبَرۡنَا مَا لَنَا مِنۡ مَّحِیۡصٍ
অনুবাদ: আর তারা সবাই আল্লাহর সামনে হাজির হবে, অতঃপর যারা অহঙ্কার করেছে দুর্বলরা তাদেরকে বলবে, ‘নিশ্চয় আমরা তোমাদের অনুসারী ছিলাম। সুতরাং তোমরা কি আল্লাহর আযাবের মোকাবেলায় আমাদের কোন উপকারে আসবে’? তারা বলবে, ‘যদি আল্লাহ আমাদের হিদায়াত করতেন, তাহলে আমরাও তোমাদের হিদায়াত করতাম, এখন আমরা অস্থির হই কিংবা সবর করি, উভয় অবস্থাই আমাদের জন্য সমান, আমাদের পালানোর কোন জায়গা নেই’।
(ইবরাহীম আয়াত: ২১)

20 ২০
وَ اللّٰهُ یَقۡضِیۡ بِالۡحَقِّ ؕ وَ الَّذِیۡنَ یَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِهٖ لَا یَقۡضُوۡنَ بِشَیۡءٍ ؕ اِنَّ اللّٰهَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡبَصِیۡرُ
অনুবাদ: আর আল্লাহ সঠিকভাবে ফয়সালা করেন এবং তাঁকে বাদ দিয়ে তারা যাদের ডাকে তারা কোন কিছুর ফয়সালা করতে পারবে না। নিশ্চয় আল্লাহ, তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ২০)

118 ১১৮
فَافۡتَحۡ بَیۡنِیۡ وَ بَیۡنَهُمۡ فَتۡحًا وَّ نَجِّنِیۡ وَ مَنۡ مَّعِیَ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: ‘সুতরাং আপনি আমার ও তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দিন আর আমাকে ও আমার সাথে যেসব মুমিন, আছে তাদেরকে রক্ষা করুন’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১১৮)

18 ১৮
وَ قَالَتِ الۡیَهُوۡدُ وَ النَّصٰرٰی نَحۡنُ اَبۡنٰٓؤُا اللّٰهِ وَ اَحِبَّآؤُهٗ ؕ قُلۡ فَلِمَ یُعَذِّبُکُمۡ بِذُنُوۡبِکُمۡ ؕ بَلۡ اَنۡتُمۡ بَشَرٌ مِّمَّنۡ خَلَقَ ؕ یَغۡفِرُ لِمَنۡ یَّشَآءُ وَ یُعَذِّبُ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ لِلّٰهِ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا بَیۡنَهُمَا ۫ وَ اِلَیۡهِ الۡمَصِیۡرُ
অনুবাদ: ইয়াহূদী ও নাসারারা বলে, ‘আমরা আল্লাহর পুত্র ও তার প্রিয়জন’। বল, ‘তবে কেন তিনি তোমাদেরকে তোমাদের পাপের কারণে আযাব দেন? বরং তোমরা তাদের অন্তর্ভুক্ত মানুষ, যাদেরকে তিনি সৃষ্টি করেছেন। তিনি যাকে ইচ্ছা তাকে ক্ষমা করেন এবং যাকে ইচ্ছা আযাব দেন। আর আসমানসমূহ ও যমীন এবং তাদের মধ্যবর্তী যা আছে তার সার্বভৌমত্ব আল্লাহর এবং তাঁরই নিকট প্রত্যাবর্তন’।
(আল-মায়েদা আয়াত: ১৮)

85 ৮৫
یَوۡمَ نَحۡشُرُ الۡمُتَّقِیۡنَ اِلَی الرَّحۡمٰنِ وَفۡدًا
অনুবাদ: যেদিন পরম করুণাময়ের নিকট মুত্তাকীদেরকে সম্মানিত মেহমানরূপে সমবেত করব,
(মারইয়াম আয়াত: ৮৫)

3 ৩
وَّ النّٰشِرٰتِ نَشۡرًا ۙ
অনুবাদ: কসম মেঘমালা ও বৃষ্টি বিক্ষিপ্তকারী বায়ুর,
(আল-মুরসালাত আয়াত: ৩)

25 ২৫
وَ قَیَّضۡنَا لَهُمۡ قُرَنَآءَ فَزَیَّنُوۡا لَهُمۡ مَّا بَیۡنَ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ مَا خَلۡفَهُمۡ وَ حَقَّ عَلَیۡهِمُ الۡقَوۡلُ فِیۡۤ اُمَمٍ قَدۡ خَلَتۡ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ مِّنَ الۡجِنِّ وَ الۡاِنۡسِ ۚ اِنَّهُمۡ کَانُوۡا خٰسِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর আমি তাদের জন্য মন্দ সহচরবৃন্দ নির্ধারণ করে দিয়েছিলাম, যারা তাদের সামনে ও পিছনে যা আছে তা তাদের দৃষ্টিতে চাকচিক্যময় করে দিয়েছিল। আর তাদের উপরে আযাবের বাণী সত্যে পরিণত হল, তাদের পূর্বে গত হওয়া জিন ও মানুষের বিভিন্ন জাতির ন্যায়, নিশ্চয় এরা ছিল ক্ষতিগ্রস্ত।
(হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত) আয়াত: ২৫)

61 ৬১
وَ هُوَ الۡقَاهِرُ فَوۡقَ عِبَادِهٖ وَ یُرۡسِلُ عَلَیۡکُمۡ حَفَظَۃً ؕ حَتّٰۤی اِذَا جَآءَ اَحَدَکُمُ الۡمَوۡتُ تَوَفَّتۡهُ رُسُلُنَا وَ هُمۡ لَا یُفَرِّطُوۡنَ
অনুবাদ: আর তিনিই নিজ বান্দাদের উপর ক্ষমতাবান এবং তোমাদের উপর প্রেরণ করেন হিফাযতকারীদেরকে। অবশেষে যখন তোমাদের কারো কাছে মৃত্যু আসে, আমার প্রেরিত দূতগণ তার মৃত্যু ঘটায়। আর তারা কোন ত্রুটি করে না।
(আল-আনআম আয়াত: ৬১)

18 ১৮
اِنَّمَا یَعۡمُرُ مَسٰجِدَ اللّٰهِ مَنۡ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ اَقَامَ الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَی الزَّکٰوۃَ وَ لَمۡ یَخۡشَ اِلَّا اللّٰهَ فَعَسٰۤی اُولٰٓئِکَ اَنۡ یَّکُوۡنُوۡا مِنَ الۡمُهۡتَدِیۡنَ
অনুবাদ: একমাত্র তারাই আল্লাহর মসজিদসমূহ আবাদ করবে, যারা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখে, সালাত কায়েম করে, যাকাত প্রদান করে এবং আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় করে না। আশা করা যায়, ওরা হিদায়াতপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
(আত-তাওবা আয়াত: ১৮)

27 ২৭
وَّ نَعۡمَۃٍ کَانُوۡا فِیۡهَا فٰکِهِیۡنَ
অনুবাদ: আর নানা বিলাস-সামগ্রী, যাতে তারা আনন্দ উপভোগ করত।
(আদ-দুখান আয়াত: ২৭)

181 ১৮১
لَقَدۡ سَمِعَ اللّٰهُ قَوۡلَ الَّذِیۡنَ قَالُوۡۤا اِنَّ اللّٰهَ فَقِیۡرٌ وَّ نَحۡنُ اَغۡنِیَآءُ ۘ سَنَکۡتُبُ مَا قَالُوۡا وَ قَتۡلَهُمُ الۡاَنۡۢبِیَآءَ بِغَیۡرِ حَقٍّ ۙ وَّ نَقُوۡلُ ذُوۡقُوۡا عَذَابَ الۡحَرِیۡقِ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ তাদের কথা শুনেছেন, যারা বলেছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ দরিদ্র এবং আমরা ধনী’। অচিরেই আমি লিখে রাখব তারা যা বলেছে এবং নবীদেরকে তাদের অন্যায়ভাবে হত্যার বিষয়টিও এবং আমি বলব, ‘তোমরা উত্তপ্ত আযাব আস্বাদন কর’।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৮১)

17 ১৭
اِنۡ تُقۡرِضُوا اللّٰهَ قَرۡضًا حَسَنًا یُّضٰعِفۡهُ لَکُمۡ وَ یَغۡفِرۡ لَکُمۡ ؕ وَ اللّٰهُ شَکُوۡرٌ حَلِیۡمٌ
অনুবাদ: যদি তোমরা আল্লাহকে উত্তম ঋণ দাও, তিনি তা তোমাদের জন্য দ্বিগুন করে দিবেন এবং তোমাদের ক্ষমা করে দিবেন। আল্লাহ গুণগ্রাহী, পরম ধৈর্যশীল।
(আত-তাগাবুন আয়াত: ১৭)

68 ৬৮
وَ اِنۡ جٰدَلُوۡکَ فَقُلِ اللّٰهُ اَعۡلَمُ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা যদি তোমার সাথে বাকবিতন্ডা করে, তাহলে বল, ‘তোমরা যা কর, সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত।’
(আল-হজ্জ আয়াত: ৬৮)

27 ২৭
فَقَالَ الۡمَلَاُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ قَوۡمِهٖ مَا نَرٰىکَ اِلَّا بَشَرًا مِّثۡلَنَا وَ مَا نَرٰىکَ اتَّبَعَکَ اِلَّا الَّذِیۡنَ هُمۡ اَرَاذِلُنَا بَادِیَ الرَّاۡیِ ۚ وَ مَا نَرٰی لَکُمۡ عَلَیۡنَا مِنۡ فَضۡلٍۭ بَلۡ نَظُنُّکُمۡ کٰذِبِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তার কওমের নেতৃস্থানীয়রা, যারা কুফরী করেছিল, তারা বলল, ‘আমরা তো তোমাকে আমাদের মত একজন মানুষ ছাড়া আর কিছু দেখছি না এবং আমরা দেখছি যে, কেবল আমাদের নীচু শ্রেণীর লোকেরাই বিবেচনাহীনভাবে তোমার অনুসরণ করেছে। আর আমাদের উপর তোমাদের কোন শ্রেষ্ঠত্ব আমরা দেখছি না; বরং আমরা তোমাদেরকে মিথ্যাবাদী মনে করছি’।
(হূদ আয়াত: ২৭)

68 ৬৮
وَ مَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنِ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰهِ کَذِبًا اَوۡ کَذَّبَ بِالۡحَقِّ لَمَّا جَآءَهٗ ؕ اَلَیۡسَ فِیۡ جَهَنَّمَ مَثۡوًی لِّلۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: আর সে ব্যক্তির চেয়ে যালিম আর কে, যে আল্লাহর উপর মিথ্যা আরোপ করে অথবা তার নিকট সত্য আসার পর তা অস্বীকার করে? জাহান্নামের মধ্যেই কি কাফিরদের আবাস নয়?
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৬৮)

17 ১৭
کَانُوۡا قَلِیۡلًا مِّنَ الَّیۡلِ مَا یَهۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: রাতের সামান্য অংশই এরা ঘুমিয়ে কাটাতো।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ১৭)

14 ১৪
لَا تَدۡعُوا الۡیَوۡمَ ثُبُوۡرًا وَّاحِدًا وَّ ادۡعُوۡا ثُبُوۡرًا کَثِیۡرًا
অনুবাদ: ‘একবার ধ্বংসকে ডেকো না; বরং অনেকবার ধ্বংসকে ডাকো।’
(আল-ফুরকান আয়াত: ১৪)

45 ৪৫
وَ کُنَّا نَخُوۡضُ مَعَ الۡخَآئِضِیۡنَ
অনুবাদ: ‘আর আমরা অনর্থক আলাপকারীদের সাথে (বেহুদা আলাপে) মগ্ন থাকতাম’।
(আল-মুদ্দাসসির আয়াত: ৪৫)

97 ৯৭
قُلۡ مَنۡ کَانَ عَدُوًّا لِّجِبۡرِیۡلَ فَاِنَّهٗ نَزَّلَهٗ عَلٰی قَلۡبِکَ بِاِذۡنِ اللّٰهِ مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡهِ وَ هُدًی وَّ بُشۡرٰی لِلۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘যে জিবরীলের শত্রু হবে (সে অনুশোচনায় মরুক) কেননা নিশ্চয় জিবরীল তা আল্লাহর অনুমতিতে তোমার অন্তরে নাযিল করেছে, তার সামনে থাকা কিতাবের সমর্থক, হিদায়াত ও মুমিনদের জন্য সুসংবাদরূপে’।
(আল-বাকারা আয়াত: ৯৭)

21 ২১
اُنۡظُرۡ کَیۡفَ فَضَّلۡنَا بَعۡضَهُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ ؕ وَ لَلۡاٰخِرَۃُ اَکۡبَرُ دَرَجٰتٍ وَّ اَکۡبَرُ تَفۡضِیۡلًا
অনুবাদ: ভেবে দেখ, আমি তাদের কতককে কতকের উপর কিভাবে শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি। আর আখিরাত নিশ্চয়ই মর্যাদায় মহান এবং শ্রেষ্ঠত্বে বৃহত্তর।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ২১)

62 ৬২
ذٰلِکُمُ اللّٰهُ رَبُّکُمۡ خَالِقُ کُلِّ شَیۡءٍ ۘ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۫ۚ فَاَنّٰی تُؤۡفَکُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি আল্লাহ, তোমাদের রব; সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। সুতরাং তোমাদেরকে কোথায় ফিরিয়ে নেয়া হচ্ছে?
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৬২)

58 ৫৮
وَ مَا یَسۡتَوِی الۡاَعۡمٰی وَ الۡبَصِیۡرُ ۬ۙ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ لَا الۡمُسِیۡٓءُ ؕ قَلِیۡلًا مَّا تَتَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: আর সমান হয় না অন্ধ ও দৃষ্টিশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তি এবং যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, আর যারা অপরাধী। তোমরা খুব সামান্যই উপদেশ গ্রহণ করে থাক।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৫৮)

226 ২২৬
وَ اَنَّهُمۡ یَقُوۡلُوۡنَ مَا لَا یَفۡعَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর নিশ্চয় তারা এমন কথা বলে, যা তারা করে না।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২২৬)

29 ২৯
قَاتِلُوا الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ لَا بِالۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ لَا یُحَرِّمُوۡنَ مَا حَرَّمَ اللّٰهُ وَ رَسُوۡلُهٗ وَ لَا یَدِیۡنُوۡنَ دِیۡنَ الۡحَقِّ مِنَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ حَتّٰی یُعۡطُوا الۡجِزۡیَۃَ عَنۡ ‌یَّدٍ وَّ هُمۡ صٰغِرُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরা লড়াই কর আহলে কিতাবের সে সব লোকের সাথে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসে ঈমান রাখে না এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল যা হারাম করেছেন তা হারাম মনে করে না, আর সত্য দীন গ্রহণ করে না, যতক্ষণ না তারা স্বহস্তে নত হয়ে জিয্য়া দেয়।
(আত-তাওবা আয়াত: ২৯)

19 ১৯
لَتَرۡکَبُنَّ طَبَقًا عَنۡ طَبَقٍ
অনুবাদ: অবশ্যই তোমরা এক স্তর থেকে অন্য স্তরে আরোহণ করবে।
(আল-ইনশিকাক আয়াত: ১৯)

32 ৩২
قَالُوۡۤا اِنَّاۤ اُرۡسِلۡنَاۤ اِلٰی قَوۡمٍ مُّجۡرِمِیۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘আমরা এক অপরাধী কওমের প্রতি প্রেরিত হয়েছি’।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৩২)

82 ৮২
اَفَلَا یَتَدَبَّرُوۡنَ الۡقُرۡاٰنَ ؕ وَ لَوۡ کَانَ مِنۡ عِنۡدِ غَیۡرِ اللّٰهِ لَوَجَدُوۡا فِیۡهِ اخۡتِلَافًا کَثِیۡرًا
অনুবাদ: তারা কি কুরআন নিয়ে গবেষণা করে না? আর যদি তা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো পক্ষ থেকে হত, তবে অবশ্যই তারা এতে অনেক বৈপরীত্য দেখতে পেত।
(আন-নিসা আয়াত: ৮২)

8 ৮
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا کُوۡنُوۡا قَوّٰمِیۡنَ لِلّٰهِ شُهَدَآءَ بِالۡقِسۡطِ ۫ وَ لَا یَجۡرِمَنَّکُمۡ شَنَاٰنُ قَوۡمٍ عَلٰۤی اَلَّا تَعۡدِلُوۡا ؕ اِعۡدِلُوۡا ۟ هُوَ اَقۡرَبُ لِلتَّقۡوٰی ۫ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ خَبِیۡرٌۢ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহর জন্য ন্যায়ের সাথে সাক্ষদানকারী হিসেবে সদা দন্ডায়মান হও। কোন কওমের প্রতি শত্রুতা যেন তোমাদেরকে কোনভাবে প্ররোচিত না করে যে, তোমরা ইনসাফ করবে না। তোমরা ইনসাফ কর, তা তাকওয়ার নিকটতর এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় তোমরা যা কর, আল্লাহ সে বিষয়ে সবিশেষ অবহিত।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৮)

59 ৫৯
لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا نُوۡحًا اِلٰی قَوۡمِهٖ فَقَالَ یٰقَوۡمِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ اِلٰهٍ غَیۡرُهٗ ؕ اِنِّیۡۤ اَخَافُ عَلَیۡکُمۡ عَذَابَ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ
অনুবাদ: আমি তো নূহকে তার কওমের নিকট প্রেরণ করেছি। অতঃপর সে বলেছে, ‘হে আমার কওম, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর। তিনি ছাড়া তোমাদের কোন (সত্য) ইলাহ নেই। নিশ্চয় আমি তোমাদের মহাদিনের আযাবের ভয় করছি’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৫৯)

1 ১
حٰمٓ
অনুবাদ: হা-মীম।
(আয-যুখরুফ আয়াত: ১)

40 ৪০
فَاَخَذۡنٰهُ وَ جُنُوۡدَهٗ فَنَبَذۡنٰهُمۡ فِی الۡیَمِّ ۚ فَانۡظُرۡ کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি তাকে ও তার সেনাবাহিনীকে পাকড়াও করলাম, তারপর তাদেরকে সমুদ্রে নিক্ষেপ করলাম। অতএব, দেখ যালিমদের পরিণাম কিরূপ হয়েছিল?
(আল-কাসাস আয়াত: ৪০)

6 ৬
وَ قَالُوۡا یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡ نُزِّلَ عَلَیۡهِ الذِّکۡرُ اِنَّکَ لَمَجۡنُوۡنٌ
অনুবাদ: আর তারা বলল, ‘হে ঐ ব্যক্তি, যার উপর কুরআন নাযিল করা হয়েছে, তুমি তো নিশ্চিত পাগল’।
(আল-হিজর আয়াত: ৬)

2 ২
مِنۡ شَرِّ مَا خَلَقَ
অনুবাদ: তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট থেকে,
(আল-ফালাক আয়াত: ২)

14 ১৪
ثُمَّ جَعَلۡنٰکُمۡ خَلٰٓئِفَ فِی الۡاَرۡضِ مِنۡۢ بَعۡدِهِمۡ لِنَنۡظُرَ کَیۡفَ تَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারপর আমি তোমাদেরকে যমীনে তাদের পরে স্থলাভিষিক্ত করেছি, যাতে আমি দেখি তোমরা কেমন আমল কর।
(ইউনুস আয়াত: ১৪)

98 ৯৮
اِعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ وَ اَنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: জেনে রাখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ শাস্তি দানে কঠোর আর নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৯৮)

23 ২৩
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ اُوۡتُوۡا نَصِیۡبًا مِّنَ الۡکِتٰبِ یُدۡعَوۡنَ اِلٰی کِتٰبِ اللّٰهِ لِیَحۡکُمَ بَیۡنَهُمۡ ثُمَّ یَتَوَلّٰی فَرِیۡقٌ مِّنۡهُمۡ وَ هُمۡ مُّعۡرِضُوۡنَ
অনুবাদ: তুমি কি তাদের প্রতি লক্ষ্য করনি? যাদেরকে কিতাবের অংশবিশেষ দেয়া হয়েছে, তাদেরকে আল্লাহর কিতাবের দিকে আহবান করা হচ্ছে, যাতে তা তাদের মধ্যে মীমাংসা করে। অতঃপর তাদের একদল ফিরে যাচ্ছে বিমুখ হয়ে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ২৩)

9 ৯
فَاُمُّهٗ هَاوِیَۃٌ
অনুবাদ: তার আবাস হবে হাবিয়া।
(আল-কারিআ আয়াত: ৯)

14 ১৪
وَّ رَبَطۡنَا عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ اِذۡ قَامُوۡا فَقَالُوۡا رَبُّنَا رَبُّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ لَنۡ نَّدۡعُوَا۠ مِنۡ دُوۡنِهٖۤ اِلٰـهًا لَّقَدۡ قُلۡنَاۤ اِذًا شَطَطًا
অনুবাদ: যখন তারা উঠেছিল, আমি তাদের অন্তরকে দৃঢ় করেছিলাম। তখন তারা বলল, ‘আমাদের রব আসমানসমূহ ও যমীনের রব। তিনি ছাড়া কোন ইলাহকে আমরা কখনো ডাকব না। (যদি ডাকি) তাহলে নিশ্চয় আমরা গর্হিত কথা বলব’।
(আল-কাহফ আয়াত: ১৪)

5 ৫
الَّذِیۡ یُوَسۡوِسُ فِیۡ صُدُوۡرِ النَّاسِ
অনুবাদ: যে মানুষের মনে কুমন্ত্রণা দেয়।
(আন-নাস আয়াত: ৫)

57 ৫৭
اَزِفَتِ الۡاٰزِفَۃُ
অনুবাদ: কিয়ামত নিকটবর্তী।
(আন-নাজম আয়াত: ৫৭)

61 ৬১
وَ اَنۡتُمۡ سٰمِدُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা তো গাফিল।
(আন-নাজম আয়াত: ৬১)

85 ৮৫
فَقَالُوۡا عَلَی اللّٰهِ تَوَکَّلۡنَا ۚ رَبَّنَا لَا تَجۡعَلۡنَا فِتۡنَۃً لِّلۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: তখন তারা বলল, ‘আমরা আল্লাহর উপরই তাওয়াক্কুল করলাম। হে আমাদের রব, আপনি আমাদেরকে যালিম কওমের ফিতনার পাত্র বানাবেন না’।
(ইউনুস আয়াত: ৮৫)

157 ১৫৭
وَ لَئِنۡ قُتِلۡتُمۡ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ اَوۡ مُتُّمۡ لَمَغۡفِرَۃٌ مِّنَ اللّٰهِ وَ رَحۡمَۃٌ خَیۡرٌ مِّمَّا یَجۡمَعُوۡنَ
অনুবাদ: আর তোমাদেরকে যদি আল্লাহর রাস্তায় হত্যা করা হয় অথবা তোমরা মারা যাও, তাহলে অবশ্যই আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও দয়া তারা যা জমা করে তা থেকে উত্তম।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৫৭)

181 ১৮১
فَمَنۡۢ بَدَّلَهٗ بَعۡدَ مَا سَمِعَهٗ فَاِنَّمَاۤ اِثۡمُهٗ عَلَی الَّذِیۡنَ یُبَدِّلُوۡنَهٗ ؕ اِنَّ اللّٰهَ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: অতএব যে তা শ্রবণ করার পর পরিবর্তন করবে, তবে এর পাপ তাদের হবে, যারা তা পরিবর্তন করে। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৮১)

6 ৬
اِنَّ الۡاِنۡسَانَ لِرَبِّهٖ لَکَنُوۡدٌ
অনুবাদ: নিশ্চয় মানুষ তার রবের প্রতি বড়ই অকৃতজ্ঞ।
(আল-আদিয়াত আয়াত: ৬)

1 ১
الٓرٰ ۟ تِلۡکَ اٰیٰتُ الۡکِتٰبِ وَ قُرۡاٰنٍ مُّبِیۡنٍ
অনুবাদ: আলিফ-লাম-রা; এ হল কিতাব ও সুস্পষ্ট কুরআনের আয়াতসমূহ।
(আল-হিজর আয়াত: ১)

150 ১৫০
وَ لَمَّا رَجَعَ مُوۡسٰۤی اِلٰی قَوۡمِهٖ غَضۡبَانَ اَسِفًا ۙ قَالَ بِئۡسَمَا خَلَفۡتُمُوۡنِیۡ مِنۡۢ بَعۡدِیۡ ۚ اَعَجِلۡتُمۡ اَمۡرَ رَبِّکُمۡ ۚ وَ اَلۡقَی الۡاَلۡوَاحَ وَ اَخَذَ بِرَاۡسِ اَخِیۡهِ یَجُرُّهٗۤ اِلَیۡهِ ؕ قَالَ ابۡنَ اُمَّ اِنَّ الۡقَوۡمَ اسۡتَضۡعَفُوۡنِیۡ وَ کَادُوۡا یَقۡتُلُوۡنَنِیۡ ۫ۖ فَلَا تُشۡمِتۡ بِیَ الۡاَعۡدَآءَ وَ لَا تَجۡعَلۡنِیۡ مَعَ الۡقَوۡمِ الظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: আর মূসা যখন নিজ কওমের কাছে ফিরে আসল রাগান্বিত বিক্ষুদ্ধ অবস্থায়, তখন বলল, ‘আমার পরে তোমরা আমার কত খারাপ প্রতিনিধিত্ব করেছ! তোমাদের রবের নির্দেশের পূর্বে তোমরা তাড়াহুড়া করলে?’ আর সে ফলকগুলো ফেলে দিল এবং স্বীয় ভাইয়ের মাথা ধরে নিজের দিকে টেনে আনতে লাগল। সে বলল, ‘হে আমার মায়ের পুত্র, এ জাতি আমাকে দুর্বল মনে করেছে এবং আমাকে হত্যা করতে উদ্যত হয়েছে, তাই তুমি আমার ব্যাপারে শত্রুদেরকে আনন্দিত করো না এবং আমাকে যালিম কওমের অন্তর্ভুক্ত করো না।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৫০)

50 ৫০
قَدۡ قَالَهَا الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ فَمَاۤ اَغۡنٰی عَنۡهُمۡ مَّا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: অবশ্যই তাদের পূর্ববর্তীরা এটা বলেছিল। কিন্তু তারা যা অর্জন করেছে তা তাদের কোন কাজে আসেনি।
(আয-যুমার আয়াত: ৫০)

63 ৬৩
اِنَّا جَعَلۡنٰهَا فِتۡنَۃً لِّلظّٰلِمِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় আমি তাকে যালিমদের জন্য করে দিয়েছি পরীক্ষা।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৬৩)

40 ৪০
وَ اَنَّ سَعۡیَهٗ سَوۡفَ یُرٰی
অনুবাদ: আর এই যে, তার প্রচেষ্টার ফল শীঘ্রই তাকে দেখানো হবে।
(আন-নাজম আয়াত: ৪০)

115 ১১৫
اَفَحَسِبۡتُمۡ اَنَّمَا خَلَقۡنٰکُمۡ عَبَثًا وَّ اَنَّکُمۡ اِلَیۡنَا لَا تُرۡجَعُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তোমরা কি মনে করেছিলে যে, আমি তোমাদেরকে কেবল অনর্থক সৃষ্টি করেছি এবং তোমরা আমার দিকে প্রত্যাবর্তিত হবে না’?
(আল-মুমিনুন আয়াত: ১১৫)

42 ৪২
اِنَّ اللّٰهَ یَعۡلَمُ مَا یَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِهٖ مِنۡ شَیۡءٍ ؕ وَ هُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡحَکِیۡمُ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহ তাদেরকে জানেন তাঁকে ছাড়া যাদেরকে ওরা আহবান করে; আর তিনি মহা পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(আল-আনকাবূত আয়াত: ৪২)

94 ৯৪
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَیَبۡلُوَنَّکُمُ اللّٰهُ بِشَیۡءٍ مِّنَ الصَّیۡدِ تَنَالُهٗۤ اَیۡدِیۡکُمۡ وَ رِمَاحُکُمۡ لِیَعۡلَمَ اللّٰهُ مَنۡ یَّخَافُهٗ بِالۡغَیۡبِ ۚ فَمَنِ اعۡتَدٰی بَعۡدَ ذٰلِکَ فَلَهٗ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, অবশ্যই আল্লাহ তোমাদেরকে পরীক্ষা করবেন শিকারের এমন বস্তু দ্বারা তোমাদের হাত ও বর্শা যার নাগাল পায়, যাতে আল্লাহ জেনে নেন কে তাঁকে গায়েবের সাথে ভয় করে। সুতরাং এরপর যে সীমালঙ্ঘন করবে তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব ।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৯৪)

62 ৬২
یَحۡلِفُوۡنَ بِاللّٰهِ لَکُمۡ لِیُرۡضُوۡکُمۡ ۚ وَ اللّٰهُ وَ رَسُوۡلُهٗۤ اَحَقُّ اَنۡ یُّرۡضُوۡهُ اِنۡ کَانُوۡا مُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: তারা তোমাদের কাছে আল্লাহর কসম করে, যাতে তোমাদেরকে সন্তুষ্ট করতে পারে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল অধিক হকদার যে, তারা তাকে সন্তুষ্ট করবে, যদি তারা ঈমানদার হয়ে থাকে।
(আত-তাওবা আয়াত: ৬২)

37 ৩৭
وَ مَنۡ یَّهۡدِ اللّٰهُ فَمَا لَهٗ مِنۡ مُّضِلٍّ ؕ اَلَیۡسَ اللّٰهُ بِعَزِیۡزٍ ذِی انۡتِقَامٍ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যাকে হিদায়াত করেন, তার জন্য কোন পথভ্রষ্টকারী নেই। আল্লাহ কি মহাপরাক্রমশালী প্রতিশোধ গ্রহণকারী নন?
(আয-যুমার আয়াত: ৩৭)

18 ১৮
یَّوۡمَ یُنۡفَخُ فِی الصُّوۡرِ فَتَاۡتُوۡنَ اَفۡوَاجًا
অনুবাদ: সেদিন শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে, তখন তোমরা দলে দলে আসবে।
(আন-নাবা আয়াত: ১৮)

1 ১
عَمَّ یَتَسَآءَلُوۡنَ
অনুবাদ: কোন্ বিষয় সম্পর্কে তারা পরস্পর জিজ্ঞাসাবাদ করছে ?
(আন-নাবা আয়াত: ১)

99 ৯৯
وَ اُتۡبِعُوۡا فِیۡ هٰذِهٖ لَعۡنَۃً وَّ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ بِئۡسَ الرِّفۡدُ الۡمَرۡفُوۡدُ
অনুবাদ: আর এখানে (দুনিয়ায়) লা‘নত তাদের পেছনে লাগিয়ে দেয়া হয়েছে এবং কিয়ামত দিবসেও। কি নিকৃষ্ট প্রতিদান, যা তাদের দেয়া হবে।
(হূদ আয়াত: ৯৯)

15 ১৫
عَلٰی سُرُرٍ مَّوۡضُوۡنَۃٍ
অনুবাদ: স্বর্ণ ও দামী পাথরখচিত আসনে!
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ১৫)

36 ৩৬
قَالَ قَدۡ اُوۡتِیۡتَ سُؤۡلَکَ یٰمُوۡسٰی
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘হে মূসা, তুমি যা চেয়েছ তা তোমাকে দেয়া হল’।
(ত্ব-হা আয়াত: ৩৬)

82 ৮২
قَالُوۡۤا ءَ اِذَا مِتۡنَا وَ کُنَّا تُرَابًا وَّ عِظَامًا ءَ اِنَّا لَمَبۡعُوۡثُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলে, যখন আমরা মরে যাব এবং আমরা মাটি ও হাড়ে পরিণত হব তখনও কি আমরা পুনরুত্থিত হব?
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৮২)

25 ২৫
اِنۡ هُوَ اِلَّا رَجُلٌۢ بِهٖ جِنَّۃٌ فَتَرَبَّصُوۡا بِهٖ حَتّٰی حِیۡنٍ
অনুবাদ: ‘সে কেবল এমন এক লোক, যার মধ্যে পাগলামী রয়েছে। অতএব তোমরা তার সম্পর্কে কিছুকাল অপেক্ষা কর’।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ২৫)

104 ১০৪
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَقُوۡلُوۡا رَاعِنَا وَ قُوۡلُوا انۡظُرۡنَا وَ اسۡمَعُوۡا ؕ وَ لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, তোমরা ‘রা‘ইনা’* বলো না; বরং বল, ‘উনজুরনা’ আর শোন, কাফিরদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
(আল-বাকারা আয়াত: ১০৪)

60 ৬০
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ یَزۡعُمُوۡنَ اَنَّهُمۡ اٰمَنُوۡا بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِکَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَحَاکَمُوۡۤا اِلَی الطَّاغُوۡتِ وَ قَدۡ اُمِرُوۡۤا اَنۡ یَّکۡفُرُوۡا بِهٖ ؕ وَ یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّضِلَّهُمۡ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا
অনুবাদ: তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা দাবী করে যে, নিশ্চয় তারা ঈমান এনেছে তার উপর, যা নাযিল করা হয়েছে তোমার প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে তোমার পূর্বে। তারা তাগূতের কাছে বিচার নিয়ে যেতে চায় অথচ তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাকে অস্বীকার করতে। আর শয়তান চায় তাদেরকে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত করতে।
(আন-নিসা আয়াত: ৬০)

1 ১
حٰمٓ
অনুবাদ: হা-মীম।
(আল-আহকাফ আয়াত: ১)

23 ২৩
اَفَرَءَیۡتَ مَنِ اتَّخَذَ اِلٰـهَهٗ هَوٰىهُ وَ اَضَلَّهُ اللّٰهُ عَلٰی عِلۡمٍ وَّ خَتَمَ عَلٰی سَمۡعِهٖ وَ قَلۡبِهٖ وَ جَعَلَ عَلٰی بَصَرِهٖ غِشٰوَۃً ؕ فَمَنۡ یَّهۡدِیۡهِ مِنۡۢ بَعۡدِ اللّٰهِ ؕ اَفَلَا تَذَکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: তবে তুমি কি তাকে লক্ষ্য করেছ, যে তার প্রবৃত্তিকে আপন ইলাহ বানিয়ে নিয়েছে? তার কাছে জ্ঞান আসার পর আল্লাহ তাকে পথভ্রষ্ট করেছেন এবং তিনি তার কান ও অন্তরে মোহর মেরে দিয়েছেন। আর তার চোখের উপর স্থাপন করেছেন আবরণ। অতএব আল্লাহর পর কে তাকে হিদায়াত করবে? তারপরও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না?
(আল-জাসিয়া আয়াত: ২৩)

54 ৫৪
فَتَوَلَّ عَنۡهُمۡ فَمَاۤ اَنۡتَ بِمَلُوۡمٍ
অনুবাদ: অতএব, তুমি ওদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও, এতে তুমি তিরস্কৃত হবে না।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৫৪)

81 ৮১
اِنَّهٗ مِنۡ عِبَادِنَا الۡمُؤۡمِنِیۡنَ
অনুবাদ: নিশ্চয় সে আমার মুমিন বান্দাদের একজন।
(আস-সাফফাত আয়াত: ৮১)

1 ১
اِقۡتَرَبَتِ السَّاعَۃُ وَ انۡشَقَّ الۡقَمَرُ
অনুবাদ: কিয়ামত নিকটবর্তী হয়েছে এবং চাঁদ বিদীর্ণ হয়েছে।
(আল-কামার আয়াত: ১)

116 ১১৬
وَ قَالُوا اتَّخَذَ اللّٰهُ وَلَدًا ۙ سُبۡحٰنَهٗ ؕ بَلۡ لَّهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ ؕ کُلٌّ لَّهٗ قٰنِتُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলে, আল্লাহ সন্তান গ্রহণ করেছেন। তিনি পবিত্র মহান; বরং আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে তা তাঁরই । সব তাঁরই অনুগত।
(আল-বাকারা আয়াত: ১১৬)

72 ৭২
فِی الۡحَمِیۡمِ ۬ۙ ثُمَّ فِی النَّارِ یُسۡجَرُوۡنَ
অনুবাদ: ফুটন্ত পানিতে, অতঃপর তাদেরকে আগুনে পোড়ানো হবে।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৭২)

13 ১৩
وَ کُلَّ اِنۡسَانٍ اَلۡزَمۡنٰهُ طٰٓئِرَهٗ فِیۡ عُنُقِهٖ ؕ وَ نُخۡرِجُ لَهٗ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ کِتٰبًا یَّلۡقٰىهُ مَنۡشُوۡرًا
অনুবাদ: আর আমি প্রত্যেক মানুষের কর্মকে তার ঘাড়ে সংযুক্ত করে দিয়েছি এবং কিয়ামতের দিন তার জন্য আমি বের করব একটি কিতাব, যা সে পাবে উন্মুক্ত।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ১৩)

4 ৪
خَلَقَ الۡاِنۡسَانَ مِنۡ نُّطۡفَۃٍ فَاِذَا هُوَ خَصِیۡمٌ مُّبِیۡنٌ
অনুবাদ: তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন ‘নুতফা’* থেকে, অথচ সে প্রকাশ্য বিতন্ডাকারী।
(আন-নাহাল আয়াত: ৪)

22 ২২
ثُمَّ اَدۡبَرَ یَسۡعٰی
অনুবাদ: তারপর সে ফাসাদ করার চেষ্টায় প্রস্থান করল।
(আন-নাযিআত আয়াত: ২২)

15 ১৫
یَّصۡلَوۡنَهَا یَوۡمَ الدِّیۡنِ
অনুবাদ: তারা সেখানে প্রবেশ করবে প্রতিদান দিবসে।
(আল-ইনফিতার আয়াত: ১৫)

88 ৮৮
قُلۡ لَّئِنِ اجۡتَمَعَتِ الۡاِنۡسُ وَ الۡجِنُّ عَلٰۤی اَنۡ یَّاۡتُوۡا بِمِثۡلِ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لَا یَاۡتُوۡنَ بِمِثۡلِهٖ وَ لَوۡ کَانَ بَعۡضُهُمۡ لِبَعۡضٍ ظَهِیۡرًا
অনুবাদ: বল, ‘যদি মানুষ ও জিন এ কুরআনের অনুরূপ হাযির করার জন্য একত্রিত হয়, তবুও তারা এর অনুরূপ হাযির করতে পারবে না যদিও তারা একে অপরের সাহায্যকারী হয়’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৮৮)

10 ১০
وَ قَالُوۡا لَوۡ کُنَّا نَسۡمَعُ اَوۡ نَعۡقِلُ مَا کُنَّا فِیۡۤ اَصۡحٰبِ السَّعِیۡرِ
অনুবাদ: আর তারা বলবে, ‘যদি আমরা শুনতাম অথবা বুঝতাম, তাহলে আমরা জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসীদের মধ্যে থাকতাম না’।
(আল-মুলক আয়াত: ১০)

151 ১৫১
وَ لَا تُطِیۡعُوۡۤا اَمۡرَ الۡمُسۡرِفِیۡنَ
অনুবাদ: ‘এবং সীমালংঘনকারীদের নির্দেশের আনুগত্য করো না’-
(আশ-শুআরা আয়াত: ১৫১)

9 ৯
وَ اللّٰهُ الَّذِیۡۤ اَرۡسَلَ الرِّیٰحَ فَتُثِیۡرُ سَحَابًا فَسُقۡنٰهُ اِلٰی بَلَدٍ مَّیِّتٍ فَاَحۡیَیۡنَا بِهِ الۡاَرۡضَ بَعۡدَ مَوۡتِهَا ؕ کَذٰلِکَ النُّشُوۡرُ
অনুবাদ: আর তিনিই আল্লাহ যিনি বায়ু প্রেরণ করেন, অতঃপর তা মেঘমালা সঞ্চালিত করে, তারপর তাকে আমি মৃত ভূমির দিকে পরিচালিত করি, অতঃপর তা দিয়ে আমি যমীনকে তার মৃত্যুর পর জীবিত করি; এভাবেই পুনরুত্থান হবে।
(ফাতির আয়াত: ৯)

98 ৯৮
اَوَ اَمِنَ اَهۡلُ الۡقُرٰۤی اَنۡ یَّاۡتِیَهُمۡ بَاۡسُنَا ضُحًی وَّ هُمۡ یَلۡعَبُوۡنَ
অনুবাদ: অথবা জনপদগুলোর অধিবাসীরা কি দ্বিপ্রহরে তাদের কাছে আমার আযাব এসে যাওয়া থেকে নিরাপদ হয়ে গিয়েছে যখন তারা খেলা-ধুলা করতে থাকবে?
(আল-আরাফ আয়াত: ৯৮)

38 ৩৮
وَ قَالَ الَّذِیۡۤ اٰمَنَ یٰقَوۡمِ اتَّبِعُوۡنِ اَهۡدِکُمۡ سَبِیۡلَ الرَّشَادِ
অনুবাদ: আর যে ব্যক্তি ঈমান এনেছিল, সে বলল, ‘হে আমার কওম, তোমরা আমার আনুগত্য কর; আমি তোমাদেরকে সঠিক পথ দেখাব’।
(গাফির (আল মুমিন) আয়াত: ৩৮)

4 ৪
لِّیَجۡزِیَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ ؕ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ مَّغۡفِرَۃٌ وَّ رِزۡقٌ کَرِیۡمٌ
অনুবাদ: যাতে তিনি প্রতিদান দেন তাদেরকে যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে। তাদেরই জন্য রয়েছে ক্ষমা ও সম্মানজনক রিয্ক।
(সাবা আয়াত: ৪)

33 ৩৩
وَ اِذَا مَسَّ النَّاسَ ضُرٌّ دَعَوۡا رَبَّهُمۡ مُّنِیۡبِیۡنَ اِلَیۡهِ ثُمَّ اِذَاۤ اَذَاقَهُمۡ مِّنۡهُ رَحۡمَۃً اِذَا فَرِیۡقٌ مِّنۡهُمۡ بِرَبِّهِمۡ یُشۡرِکُوۡنَ
অনুবাদ: আর মানুষকে যখন দুঃখ-কষ্ট স্পর্শ করে তখন তারা তাদের রবের প্রতি বিনীতভাবে ফিরে এসে তাকে ডাকে। তারপর যখন তিনি তাদের স্বীয় রহমত আস্বাদন করান, তখন তাদের মধ্যকার একটি দল তাদের রবের সাথে শরীক করে;
(আর-রুম আয়াত: ৩৩)

25 ২৫
وَ مَا هُوَ بِقَوۡلِ شَیۡطٰنٍ رَّجِیۡمٍ
অনুবাদ: আর তা কোন অভিশপ্ত শয়তানের উক্তি নয়।
(আত-তাকভীর আয়াত: ২৫)

25 ২৫
وَ الَّذِیۡنَ یَنۡقُضُوۡنَ عَهۡدَ اللّٰهِ مِنۡۢ بَعۡدِ مِیۡثَاقِهٖ وَ یَقۡطَعُوۡنَ مَاۤ اَمَرَ اللّٰهُ بِهٖۤ اَنۡ یُّوۡصَلَ وَ یُفۡسِدُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ ۙ اُولٰٓئِکَ لَهُمُ اللَّعۡنَۃُ وَ لَهُمۡ سُوۡٓءُ الدَّارِ
অনুবাদ: আর যারা আল্লাহর সাথে দৃঢ়ভাবে অঙ্গীকার করার পর তা ভঙ্গ করে এবং আল্লাহ যে সম্পর্ক অটুট রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তা ছিন্ন করে এবং যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করে, তাদের জন্যই লা‘নত আর তাদের জন্যই রয়েছ আখিরাতের মন্দ আবাস।
(আর-রাদ আয়াত: ২৫)

214 ২১৪
اَمۡ حَسِبۡتُمۡ اَنۡ تَدۡخُلُوا الۡجَنَّۃَ وَ لَمَّا یَاۡتِکُمۡ مَّثَلُ الَّذِیۡنَ خَلَوۡا مِنۡ قَبۡلِکُمۡ ؕ مَسَّتۡهُمُ الۡبَاۡسَآءُ وَ الضَّرَّآءُ وَ زُلۡزِلُوۡا حَتّٰی یَقُوۡلَ الرَّسُوۡلُ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَعَهٗ مَتٰی نَصۡرُ اللّٰهِ ؕ اَلَاۤ اِنَّ نَصۡرَ اللّٰهِ قَرِیۡبٌ
অনুবাদ: নাকি তোমরা ভেবেছ যে, তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করবে অথচ এখনো তোমাদের নিকট তাদের মত কিছু আসেনি, যারা তোমাদের পূর্বে বিগত হয়েছে। তাদেরকে স্পর্শ করেছিল কষ্ট ও দুর্দশা এবং তারা কম্পিত হয়েছিল। এমনকি রাসূল ও তার সাথি মুমিনগণ বলছিল, ‘কখন আল্লাহর সাহায্য (আসবে)’? জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহর সাহায্য নিকটবর্তী।
(আল-বাকারা আয়াত: ২১৪)

63 ৬৩
قَالُوۡا بَلۡ جِئۡنٰکَ بِمَا کَانُوۡا فِیۡهِ یَمۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা বলল, ‘বরং আমরা তোমার কাছে এমন বিষয় নিয়ে এসেছি, যাতে তারা সন্দেহ করত’।
(আল-হিজর আয়াত: ৬৩)

105 ১০৫
اِنَّمَا یَفۡتَرِی الۡکَذِبَ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ ۚ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡکٰذِبُوۡنَ
অনুবাদ: একমাত্র তারাই মিথ্যা রটায়, যারা আল্লাহর আয়াতসমূহে বিশ্বাস করে না। আর তারাই মিথ্যাবাদী।
(আন-নাহাল আয়াত: ১০৫)

48 ৪৮
رَبِّ مُوۡسٰی وَ هٰرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘মূসা ও হারুনের রব’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ৪৮)

40 ৪০
اِلَّا عِبَادَ اللّٰهِ الۡمُخۡلَصِیۡنَ
অনুবাদ: অবশ্য আল্লাহর মনোনীত বান্দারা ছাড়া;
(আস-সাফফাত আয়াত: ৪০)

63 ৬৩
اَلَمۡ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ اَنۡزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً ۫ فَتُصۡبِحُ الۡاَرۡضُ مُخۡضَرَّۃً ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَطِیۡفٌ خَبِیۡرٌ
অনুবাদ: তুমি কি লক্ষ্য কর না যে, আল্লাহ আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেন, যার ফলে যমীন সবুজ-শ্যামল হয়ে উঠে। নিশ্চয় আল্লাহ স্নেহপরায়ণ, সর্ববিষয়ে সম্যকজ্ঞাত।
(আল-হজ্জ আয়াত: ৬৩)

231 ২৩১
وَ اِذَا طَلَّقۡتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغۡنَ اَجَلَهُنَّ فَاَمۡسِکُوۡهُنَّ بِمَعۡرُوۡفٍ اَوۡ سَرِّحُوۡهُنَّ بِمَعۡرُوۡفٍ ۪ وَ لَا تُمۡسِکُوۡهُنَّ ضِرَارًا لِّتَعۡتَدُوۡا ۚ وَ مَنۡ یَّفۡعَلۡ ذٰلِکَ فَقَدۡ ظَلَمَ نَفۡسَهٗ ؕ وَ لَا تَتَّخِذُوۡۤا اٰیٰتِ اللّٰهِ هُزُوًا ۫ وَّ اذۡکُرُوۡا نِعۡمَتَ اللّٰهِ عَلَیۡکُمۡ وَ مَاۤ اَنۡزَلَ عَلَیۡکُمۡ مِّنَ الۡکِتٰبِ وَ الۡحِکۡمَۃِ یَعِظُکُمۡ بِهٖ ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দেবে অতঃপর তারা তাদের ইদ্দতে পৌঁছে যাবে তখন হয়তো বিধি মোতাবেক তাদেরকে রেখে দেবে অথবা বিধি মোতাবেক তাদেরকে ছেড়ে দেবে। তবে তাদেরকে কষ্ট দিয়ে সীমালঙ্ঘনের উদ্দেশ্যে তাদেরকে আটকে রেখো না। আর যে তা করবে সে তো নিজের প্রতি যুলম করবে। আর তোমরা আল্লাহর আয়াতসমূহকে উপহাসরূপে গ্রহণ করো না। আর তোমরা স্মরণ কর তোমাদের উপর আল্লাহর নিআমত এবং তোমাদের উপর কিতাব ও হিকমত যা নাযিল করেছেন, যার মাধ্যমে তিনি তোমাদেরকে উপদেশ দেন। আর আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ যে, নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয় সম্পর্কে সুপরিজ্ঞাত।
(আল-বাকারা আয়াত: ২৩১)

109 ১০৯
وَدَّ کَثِیۡرٌ مِّنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ لَوۡ یَرُدُّوۡنَکُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ اِیۡمَانِکُمۡ کُفَّارًا ۚۖ حَسَدًا مِّنۡ عِنۡدِ اَنۡفُسِهِمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ مَا تَبَیَّنَ لَهُمُ الۡحَقُّ ۚ فَاعۡفُوۡا وَ اصۡفَحُوۡا حَتّٰی یَاۡتِیَ اللّٰهُ بِاَمۡرِهٖ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
অনুবাদ: আহলে কিতাবের অনেকেই চায়, যদি তারা তোমাদেরকে ঈমান আনার পর কাফির অবস্থায় ফিরিয়ে নিতে পারত! সত্য স্পষ্ট হওয়ার পর তাদের পক্ষ থেকে হিংসাবশত (তারা এরূপ করে থাকে)। সুতরাং তোমরা ক্ষমা কর এবং এড়িয়ে চল, যতক্ষণ না আল্লাহ তাঁর নির্দেশ দেন। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(আল-বাকারা আয়াত: ১০৯)

9 ৯
وَ الَّذِیۡنَ هُمۡ عَلٰی صَلَوٰتِهِمۡ یُحَافِظُوۡنَ
অনুবাদ: আর যারা নিজদের সালাতসমূহ হিফাযত করে।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৯)

213 ২১৩
فَلَا تَدۡعُ مَعَ اللّٰهِ اِلٰـهًا اٰخَرَ فَتَکُوۡنَ مِنَ الۡمُعَذَّبِیۡنَ
অনুবাদ: অতএব, তুমি আল্লাহর সাথে অন্য কোন ইলাহকে ডেকো না, তাহলে তুমি আযাবপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২১৩)

176 ১৭৬
ذٰلِکَ بِاَنَّ اللّٰهَ نَزَّلَ الۡکِتٰبَ بِالۡحَقِّ ؕ وَ اِنَّ الَّذِیۡنَ اخۡتَلَفُوۡا فِی الۡکِتٰبِ لَفِیۡ شِقَاقٍۭ بَعِیۡدٍ
অনুবাদ: তা এই কারণে যে, আল্লাহ যথার্থরূপে কিতাব নাযিল করেছেন। আর নিশ্চয় যারা কিতাবে মতবিরোধ করেছে, তারা অবশ্যই সুদূর মতানৈক্যে রয়েছে।
(আল-বাকারা আয়াত: ১৭৬)

25 ২৫
فَغَفَرۡنَا لَهٗ ذٰلِکَ ؕ وَ اِنَّ لَهٗ عِنۡدَنَا لَزُلۡفٰی وَ حُسۡنَ مَاٰبٍ
অনুবাদ: তখন আমি তাকে তা ক্ষমা করে দিলাম। আর অবশ্যই আমার কাছে তার জন্য রয়েছে নৈকট্য ও উত্তম প্রত্যাবর্তনস্থল।
(সোয়াদ আয়াত: ২৫)

29 ২৯
فَنَادَوۡا صَاحِبَهُمۡ فَتَعَاطٰی فَعَقَرَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা তাদের সাথীকে ডেকে আনল। তখন সে উষ্ট্রীকে ধরল, তারপর হত্যা করল।
(আল-কামার আয়াত: ২৯)

48 ৪৮
اَوَ اٰبَآؤُنَا الۡاَوَّلُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আমাদের পূর্ববর্তী পিতৃপুরুষরাও?’
(আল-ওয়াকিয়া আয়াত: ৪৮)

58 ৫৮
اِنَّ اللّٰهَ هُوَ الرَّزَّاقُ ذُو الۡقُوَّۃِ الۡمَتِیۡنُ
অনুবাদ: নিশ্চয় আল্লাহই রিয্কদাতা, তিনি শক্তিধর, পরাক্রমশালী।
(আয-যারিয়াত আয়াত: ৫৮)

62 ৬২
اُبَلِّغُکُمۡ رِسٰلٰتِ رَبِّیۡ وَ اَنۡصَحُ لَکُمۡ وَ اَعۡلَمُ مِنَ اللّٰهِ مَا لَا تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: ‘আমি তোমাদের নিকট পৌঁছাচ্ছি আমার রবের রিসালাতসমূহ এবং তোমাদের কল্যাণ কামনা করছি। আর আমি আল্লাহর কাছ থেকে এমন কিছু জানি, যা তোমরা জান না’।
(আল-আরাফ আয়াত: ৬২)

14 ১৪
وَّ حُمِلَتِ الۡاَرۡضُ وَ الۡجِبَالُ فَدُکَّتَا دَکَّۃً وَّاحِدَۃً
অনুবাদ: আর যমীন ও পর্বতমালাকে সরিয়ে নেয়া হবে এবং মাত্র একটি আঘাতে এগুলো চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যাবে।
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ১৪)

112 ১১২
یَاۡتُوۡکَ بِکُلِّ سٰحِرٍ عَلِیۡمٍ
অনুবাদ: ‘তারা আপনার কাছে সকল বিজ্ঞ যাদুকরকে নিয়ে আসবে।’
(আল-আরাফ আয়াত: ১১২)

34 ৩৪
قُلۡ هَلۡ مِنۡ شُرَکَآئِکُمۡ مَّنۡ یَّبۡدَؤُا الۡخَلۡقَ ثُمَّ یُعِیۡدُهٗ ؕ قُلِ اللّٰهُ یَبۡدَؤُا الۡخَلۡقَ ثُمَّ یُعِیۡدُهٗ فَاَنّٰی تُؤۡفَکُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘তোমাদের শরীকদের কেউ কি আছে, যে প্রথম সৃষ্টি করবে, অতঃপর তার পুনরাবৃত্তি ঘটাবে’? বল, ‘আল্লাহই প্রথম সৃষ্টি করেন অতঃপর তার পুনরাবৃত্তি ঘটান’। অতএব তোমাদেরকে কোথায় ফিরানো হচ্ছে?
(ইউনুস আয়াত: ৩৪)

220 ২২০
اِنَّهٗ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ
অনুবাদ: ‘নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ২২০)

16 ১৬
وَ جَآءُوۡۤ اَبَاهُمۡ عِشَآءً یَّبۡکُوۡنَ ؕ
অনুবাদ: আর তারা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট আসল।
(ইউসুফ আয়াত: ১৬)

30 ৩০
وَ جَعَلُوۡا لِلّٰهِ اَنۡدَادًا لِّیُضِلُّوۡا عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ؕ قُلۡ تَمَتَّعُوۡا فَاِنَّ مَصِیۡرَکُمۡ اِلَی النَّارِ
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহর জন্য সমকক্ষ নির্ধারণ করে, যেন তারা তাঁর পথ থেকে বিভ্রান্ত করতে পারে। বল, ‘তোমরা ভোগ করতে থাক। কেননা, তোমাদের গন্তব্য তো আগুনের দিকে’।
(ইবরাহীম আয়াত: ৩০)

39 ৩৯
قُلۡ یٰقَوۡمِ اعۡمَلُوۡا عَلٰی مَکَانَتِکُمۡ اِنِّیۡ عَامِلٌ ۚ فَسَوۡفَ تَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘হে আমার কওম, তোমরা তোমাদের স্থলে কাজ করে যাও, নিশ্চয় আমিও আমার কাজ করব। অতঃপর শীঘ্রই তোমরা জানতে পারবে’।
(আয-যুমার আয়াত: ৩৯)

23 ২৩
اِنِّیۡ وَجَدۡتُّ امۡرَاَۃً تَمۡلِکُهُمۡ وَ اُوۡتِیَتۡ مِنۡ کُلِّ شَیۡءٍ وَّ لَهَا عَرۡشٌ عَظِیۡمٌ
অনুবাদ: ‘আমি এক নারীকে দেখতে পেলাম, সে তাদের উপর রাজত্ব করছে। তাকে দেয়া হয়েছে সব কিছু। আর তার আছে এক বিশাল সিংহাসন’।
(আন-নামাল আয়াত: ২৩)

23 ২৩
فَقَدَرۡنَا ٭ۖ فَنِعۡمَ الۡقٰدِرُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর আমি পরিমাপ করেছি। আর আমিই উত্তম পরিমাপকারী।
(আল-মুরসালাত আয়াত: ২৩)

95 ৯৫
سَیَحۡلِفُوۡنَ بِاللّٰهِ لَکُمۡ اِذَا انۡقَلَبۡتُمۡ اِلَیۡهِمۡ لِتُعۡرِضُوۡا عَنۡهُمۡ ؕ فَاَعۡرِضُوۡا عَنۡهُمۡ ؕ اِنَّهُمۡ رِجۡسٌ ۫ وَّ مَاۡوٰىهُمۡ جَهَنَّمُ ۚ جَزَآءًۢ بِمَا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: যখন তোমরা তাদের কাছে ফিরে যাবে, তখন অচিরেই তোমাদের কাছে আল্লাহর নামে শপথ করবে, যাতে তোমরা তাদেরকে উপেক্ষা কর। সুতরাং তোমরা তাদেরকে উপক্ষো কর। নিশ্চয় তারা অপবিত্র এবং জাহান্নাম হল তাদের আশ্রয়স্থল। তারা যা অর্জন করত, তার প্রতিফলস্বরূপ ।
(আত-তাওবা আয়াত: ৯৫)

35 ৩৫
اَمۡ یَقُوۡلُوۡنَ افۡتَرٰىهُ ؕ قُلۡ اِنِ افۡتَرَیۡتُهٗ فَعَلَیَّ اِجۡرَامِیۡ وَ اَنَا بَرِیۡٓءٌ مِّمَّا تُجۡرِمُوۡنَ
অনুবাদ: নাকি তারা বলে, ‘সে এটা রচনা করেছে’। বল, ‘যদি আমি তা রচনা করে থাকি, তবে আমার অপরাধ আমার উপরই বর্তাবে এবং তোমরা যে অপরাধ করছ, আমি তা থেকে মুক্ত’।
(হূদ আয়াত: ৩৫)

27 ২৭
وَ اَوۡرَثَکُمۡ اَرۡضَهُمۡ وَ دِیَارَهُمۡ وَ اَمۡوَالَهُمۡ وَ اَرۡضًا لَّمۡ تَطَـُٔوۡهَا ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرًا
অনুবাদ: আর তিনি তোমাদেরকে উত্তরাধিকারী করলেন তাদের ভূমি, তাদের ঘর-বাড়ী ও তাদের ধন-সম্পদের এবং এমন ভূমির যাতে তোমরা পদার্পণও করনি। আল্লাহ সব কিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
(আল-আহযাব আয়াত: ২৭)

86 ৮৬
وَ اِذَاۤ اُنۡزِلَتۡ سُوۡرَۃٌ اَنۡ اٰمِنُوۡا بِاللّٰهِ وَ جَاهِدُوۡا مَعَ رَسُوۡلِهِ اسۡتَاۡذَنَکَ اُولُوا الطَّوۡلِ مِنۡهُمۡ وَ قَالُوۡا ذَرۡنَا نَکُنۡ مَّعَ الۡقٰعِدِیۡنَ
অনুবাদ: আর যখন কোন সূরা এ মর্মে নাযিল করা হয় যে, ‘তোমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান আন এবং তাঁর রাসূলের সাথে জিহাদ কর’, তখন তাদের সামর্থ্যবান লোকেরা তোমার কাছে অনুমতি চায় এবং বলে, ‘আমাদেরকে ছেড়ে দাও, আমরা বসে থাকা লোকদের সাথে থাকব’।
(আত-তাওবা আয়াত: ৮৬)

49 ৪৯
وَ قَالُوۡا یٰۤاَیُّهَ السّٰحِرُ ادۡعُ لَنَا رَبَّکَ بِمَا عَهِدَ عِنۡدَکَ ۚ اِنَّنَا لَمُهۡتَدُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা বলল, ‘হে যাদুকর, তোমার রবের কাছে তুমি আমাদের জন্য তাই প্রার্থনা কর, যার ওয়াদা তিনি তোমার সাথে করেছেন। নিশ্চয় আমরা হিদায়াতের পথে আসব।’
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৪৯)

87 ৮৭
لَا یَمۡلِکُوۡنَ الشَّفَاعَۃَ اِلَّا مَنِ اتَّخَذَ عِنۡدَ الرَّحۡمٰنِ عَهۡدًا
অনুবাদ: যারা পরম করুণাময়ের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি নিয়েছে তারা ছাড়া অন্য কেউ সুপারিশ করার ক্ষমতা রাখবে না।
(মারইয়াম আয়াত: ৮৭)

27 ২৭
وَ اَقۡبَلَ بَعۡضُهُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ یَّتَسَآءَلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা একে অপরের মুখোমুখি হয়ে জিজ্ঞাসা করবে,
(আস-সাফফাত আয়াত: ২৭)

113 ১১৩
اِنۡ حِسَابُهُمۡ اِلَّا عَلٰی رَبِّیۡ لَوۡ تَشۡعُرُوۡنَ
অনুবাদ: ‘তাদের হিসাব গ্রহণ তো কেবল আমার রবের দায়িত্বে, যদি তোমরা জানতে’।
(আশ-শুআরা আয়াত: ১১৩)

43 ৪৩
وَ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ وَ ارۡکَعُوۡا مَعَ الرّٰکِعِیۡنَ
অনুবাদ: আর তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত প্রদান কর এবং রুকূকারীদের সাথে রুকূ কর।
(আল-বাকারা আয়াত: ৪৩)

203 ২০৩
وَ اذۡکُرُوا اللّٰهَ فِیۡۤ اَیَّامٍ مَّعۡدُوۡدٰتٍ ؕ فَمَنۡ تَعَجَّلَ فِیۡ یَوۡمَیۡنِ فَلَاۤ اِثۡمَ عَلَیۡهِ ۚ وَ مَنۡ تَاَخَّرَ فَلَاۤ اِثۡمَ عَلَیۡهِ ۙ لِمَنِ اتَّقٰی ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّکُمۡ اِلَیۡهِ تُحۡشَرُوۡنَ
অনুবাদ: আর আল্লাহকে স্মরণ কর নির্দিষ্ট দিনসমূহে। অতঃপর যে তাড়াহুড়া করে দু’দিনে চলে আসবে। তার কোন পাপ নেই। আর যে বিলম্ব করবে, তারও কোন অপরাধ নেই। (এ বিধান) তার জন্য, যে তাকওয়া অবলম্বন করেছে। আর তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং জেনে রাখ, নিশ্চয় তোমাদেরকে তাঁরই কাছে সমবেত করা হবে।
(আল-বাকারা আয়াত: ২০৩)

2 ২
وَ الۡکِتٰبِ الۡمُبِیۡنِ ۙ
অনুবাদ: সুস্পষ্ট কিতাবের কসম!
(আয-যুখরুফ আয়াত: ২)

7 ৭
خُشَّعًا اَبۡصَارُهُمۡ یَخۡرُجُوۡنَ مِنَ الۡاَجۡدَاثِ کَاَنَّهُمۡ جَرَادٌ مُّنۡتَشِرٌ
অনুবাদ: তারা তাদের দৃষ্টি অবনত অবস্থায় কবর থেকে বের হয়ে আসবে। মনে হবে যেন তারা বিক্ষিপ্ত পঙ্গপাল।
(আল-কামার আয়াত: ৭)

3 ৩
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا الۡحَآقَّۃُ ؕ
অনুবাদ: আর কিসে তোমাকে জানাবে অবশ্যম্ভাবী ঘটনা কী?
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ৩)

4 ৪
اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ حَقًّا ؕ لَهُمۡ دَرَجٰتٌ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ وَ مَغۡفِرَۃٌ وَّ رِزۡقٌ کَرِیۡمٌ
অনুবাদ: তারাই প্রকৃত মুমিন। তাদের জন্য রয়েছে তাদের রবের নিকট উচ্চ মর্যাদাসমূহ এবং ক্ষমা ও সম্মানজনক রিয্ক।
(আল-আনফাল আয়াত: ৪)

27 ২৭
لَا یَسۡبِقُوۡنَهٗ بِالۡقَوۡلِ وَ هُمۡ بِاَمۡرِهٖ یَعۡمَلُوۡنَ
অনুবাদ: তারা তাঁর আগ বাড়িয়ে কোন কথা বলে না, তাঁর নির্দেশেই তো তারা কাজ করে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ২৭)

23 ২৩
وَ لَا تَنۡفَعُ الشَّفَاعَۃُ عِنۡدَهٗۤ اِلَّا لِمَنۡ اَذِنَ لَهٗ ؕ حَتّٰۤی اِذَا فُزِّعَ عَنۡ قُلُوۡبِهِمۡ قَالُوۡا مَاذَا ۙ قَالَ رَبُّکُمۡ ؕ قَالُوا الۡحَقَّ ۚ وَ هُوَ الۡعَلِیُّ الۡکَبِیۡرُ
অনুবাদ: আর আল্লাহ যাকে অনুমতি দেবেন সে ছাড়া তাঁর কাছে কোন সুপারিশ কারো উপকার করবে না। অবশেষে যখন তাদের অন্তর থেকে ভয় বিদূরিত হবে তখন তারা বলবে, ‘তোমাদের রব কী বলেছেন’? তারা বলবে, ‘সত্যই বলেছেন’ এবং তিনি সুমহান ও সবচেয়ে বড়।
(সাবা আয়াত: ২৩)

9 ৯
یَّوۡمَ تَمُوۡرُ السَّمَآءُ مَوۡرًا ۙ
অনুবাদ: যেদিন তীব্রভাবে আকাশ প্রকম্পিত হবে,
(আত-তূর আয়াত: ৯)

14 ১৪
وَ لَمَّا بَلَغَ اَشُدَّهٗ وَ اسۡتَوٰۤی اٰتَیۡنٰهُ حُکۡمًا وَّ عِلۡمًا ؕ وَ کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡمُحۡسِنِیۡنَ
অনুবাদ: আর মূসা যখন যৌবনে পদার্পণ করল এবং পরিণত বয়স্ক হলো, তখন আমি তাকে বিচারবুদ্ধি ও জ্ঞান দান করলাম। আর এভাবেই আমি সৎকর্মশীলদের পুরস্কার দিয়ে থাকি।
(আল-কাসাস আয়াত: ১৪)

57 ৫৭
اِنَّ الَّذِیۡنَ یُؤۡذُوۡنَ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ لَعَنَهُمُ اللّٰهُ فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ عَذَابًا مُّهِیۡنًا
অনুবাদ: নিশ্চয় যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ তাদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতে লানত করেন এবং তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন অপমানজনক আযাব।
(আল-আহযাব আয়াত: ৫৭)

104 ১০৪
وَلۡتَکُنۡ مِّنۡکُمۡ اُمَّۃٌ یَّدۡعُوۡنَ اِلَی الۡخَیۡرِ وَ یَاۡمُرُوۡنَ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ یَنۡهَوۡنَ عَنِ الۡمُنۡکَرِ ؕ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: আর যেন তোমাদের মধ্য থেকে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১০৪)

12 ১২
وَ مَرۡیَمَ ابۡنَتَ عِمۡرٰنَ الَّتِیۡۤ اَحۡصَنَتۡ فَرۡجَهَا فَنَفَخۡنَا فِیۡهِ مِنۡ رُّوۡحِنَا وَ صَدَّقَتۡ بِکَلِمٰتِ رَبِّهَا وَ کُتُبِهٖ وَ کَانَتۡ مِنَ الۡقٰنِتِیۡنَ
অনুবাদ: (আল্লাহ আরো উদাহরণ পেশ করেন) ইমরান কন্যা মারয়াম-এর, যে নিজের সতীত্ব রক্ষা করেছিল, ফলে আমি তাতে আমার রূহ থেকে ফুঁকে দিয়েছিলাম। আর সে তার রবের বাণীসমূহ ও তাঁর কিতাবসমূহের সত্যতা স্বীকার করেছিল এবং সে ছিল অনুগতদের অন্তর্ভুক্ত।
(আত-তাহরীম আয়াত: ১২)

21 ২১
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ اتَّبَعَتۡهُمۡ ذُرِّیَّتُهُمۡ بِاِیۡمَانٍ اَلۡحَقۡنَا بِهِمۡ ذُرِّیَّتَهُمۡ وَ مَاۤ اَلَتۡنٰهُمۡ مِّنۡ عَمَلِهِمۡ مِّنۡ شَیۡءٍ ؕ کُلُّ امۡرِیًٴۢ بِمَا کَسَبَ رَهِیۡنٌ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান আনে এবং তাদের সন্তান-সন্ততি ঈমানের সাথে তাদের অনুসরণ করে, আমরা তাদের সাথে তাদের সন্তানদের মিলন ঘটাব এবং তাদের কর্মের কোন অংশই কমাব না। প্রত্যেক ব্যক্তি তার কামাইয়ের ব্যাপারে দায়ী থাকবে।
(আত-তূর আয়াত: ২১)

40 ৪০
اَوۡ کَظُلُمٰتٍ فِیۡ بَحۡرٍ لُّجِّیٍّ یَّغۡشٰهُ مَوۡجٌ مِّنۡ فَوۡقِهٖ مَوۡجٌ مِّنۡ فَوۡقِهٖ سَحَابٌ ؕ ظُلُمٰتٌۢ بَعۡضُهَا فَوۡقَ بَعۡضٍ ؕ اِذَاۤ اَخۡرَجَ یَدَهٗ لَمۡ یَکَدۡ یَرٰىهَا ؕ وَ مَنۡ لَّمۡ یَجۡعَلِ اللّٰهُ لَهٗ نُوۡرًا فَمَا لَهٗ مِنۡ نُّوۡرٍ
অনুবাদ: অথবা (তাদের আমলসমূহ) গভীর সমূদ্রে ঘনিভূত অন্ধকারের মত, যাকে আচ্ছন্ন করে ঢেউয়ের উপরে ঢেউ, তার উপরে মেঘমালা। অনেক অন্ধকার; এক স্তরের উপর অপর স্তর। কেউ হাত বের করলে আদৌ তা দেখতে পায় না। আর আল্লাহ যাকে নূর দেন না তার জন্য কোন নূর নেই।
(আন-নূর আয়াত: ৪০)

23 ২৩
وَ جِایۡٓءَ یَوۡمَئِذٍۭ بِجَهَنَّمَ ۬ۙ یَوۡمَئِذٍ یَّتَذَکَّرُ الۡاِنۡسَانُ وَ اَنّٰی لَهُ الذِّکۡرٰی
অনুবাদ: আর সেদিন জাহান্নামকে উপস্থিত করা হবে, সেদিন মানুষ স্মরণ করবে, কিন্তু সেই স্মরণ তার কী উপকারে আসবে?
(আল-ফাজর আয়াত: ২৩)

66 ৬৬
فَعَمِیَتۡ عَلَیۡهِمُ الۡاَنۡۢبَآءُ یَوۡمَئِذٍ فَهُمۡ لَا یَتَسَآءَلُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর সেদিন সকল সংবাদ তাদের কাছ থেকে গোপন হয়ে যাবে, তখন তারা পরস্পরকে জিজ্ঞাসা করতে পারবে না।
(আল-কাসাস আয়াত: ৬৬)

5 ৫
لِیَوۡمٍ عَظِیۡمٍ ۙ
অনুবাদ: এক মহা দিবসে ?
(আল-মুতাফফিফীন আয়াত: ৫)

20 ২০
فَاَلۡقٰهَا فَاِذَا هِیَ حَیَّۃٌ تَسۡعٰی
অনুবাদ: অতঃপর সে তা ফেলে দিল; অমনি তা সাপ হয়ে ছুটতে লাগল।
(ত্ব-হা আয়াত: ২০)

93 ৯৩
مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ ؕ هَلۡ یَنۡصُرُوۡنَکُمۡ اَوۡ یَنۡتَصِرُوۡنَ
অনুবাদ: আল্লাহ ছাড়া? তারা কি তোমাদেরকে সাহায্য করছে, না নিজেদের সাহায্য করতে পারছে?
(আশ-শুআরা আয়াত: ৯৩)

110 ১১০
کُنۡتُمۡ خَیۡرَ اُمَّۃٍ اُخۡرِجَتۡ لِلنَّاسِ تَاۡمُرُوۡنَ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ تَنۡهَوۡنَ عَنِ الۡمُنۡکَرِ وَ تُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ ؕ وَ لَوۡ اٰمَنَ اَهۡلُ الۡکِتٰبِ لَکَانَ خَیۡرًا لَّهُمۡ ؕ مِنۡهُمُ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ وَ اَکۡثَرُهُمُ الۡفٰسِقُوۡنَ
অনুবাদ: তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত,যাদেরকে মানুষের জন্য বের করা হয়েছে। তোমরা ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে বারণ করবে, আর আল্লাহর প্রতি ঈমান পোষণ করবে। আর যদি আহলে কিতাব ঈমান আনত, তবে অবশ্যই তা তাদের জন্য কল্যাণকর হত। তাদের কতক ঈমানদার। তাদের অধিকাংশই ফাসিক।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১১০)

26 ২৬
ثُمَّ اَخَذۡتُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فَکَیۡفَ کَانَ نَکِیۡرِ
অনুবাদ: তারপর যারা কুফরী করেছিল তাদেরকে আমি পাকড়াও করেছিলাম; অতএব কেমন ছিল আমার শাস্তি?!
(ফাতির আয়াত: ২৬)

65 ৬৫
فَاخۡتَلَفَ الۡاَحۡزَابُ مِنۡۢ بَیۡنِهِمۡ ۚ فَوَیۡلٌ لِّلَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا مِنۡ عَذَابِ یَوۡمٍ اَلِیۡمٍ
অনুবাদ: অতঃপর তাদের মধ্যকার কতগুলি দল মতভেদ করেছিল। সুতরাং যালিমদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক দিনের আযাবের দুর্ভোগ!
(আয-যুখরুফ আয়াত: ৬৫)

10 ১০
قَالَ رَبِّ اجۡعَلۡ لِّیۡۤ اٰیَۃً ؕ قَالَ اٰیَتُکَ اَلَّا تُکَلِّمَ النَّاسَ ثَلٰثَ لَیَالٍ سَوِیًّا
অনুবাদ: সে বলল, ‘হে আমার রব, আমার জন্য একটি নিদর্শন ঠিক করে দিন’। তিনি বললেন, ‘তোমার জন্য এটাই নিদর্শন যে, তুমি সুস্থ থেকেও তিন রাত কারো সাথে কথা বলবে না’।
(মারইয়াম আয়াত: ১০)

9 ৯
وَ عَلَی اللّٰهِ قَصۡدُ السَّبِیۡلِ وَ مِنۡهَا جَآئِرٌ ؕ وَ لَوۡ شَآءَ لَهَدٰىکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ
অনুবাদ: আর সঠিক পথ বাতলে দেয়া আল্লাহর দায়িত্ব, এবং পথের মধ্যে কিছু আছে বক্র। আর তিনি যদি ইচ্ছা করতেন তবে তোমাদের সকলকে হিদায়াত করতেন।
(আন-নাহাল আয়াত: ৯)

71 ৭১
قُلۡ اَنَدۡعُوۡا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ مَا لَا یَنۡفَعُنَا وَ لَا یَضُرُّنَا وَ نُرَدُّ عَلٰۤی اَعۡقَابِنَا بَعۡدَ اِذۡ هَدٰىنَا اللّٰهُ کَالَّذِی اسۡتَهۡوَتۡهُ الشَّیٰطِیۡنُ فِی الۡاَرۡضِ حَیۡرَانَ ۪ لَهٗۤ اَصۡحٰبٌ یَّدۡعُوۡنَهٗۤ اِلَی الۡهُدَی ائۡتِنَا ؕ قُلۡ اِنَّ هُدَی اللّٰهِ هُوَ الۡهُدٰی ؕ وَ اُمِرۡنَا لِنُسۡلِمَ لِرَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
অনুবাদ: বল, ‘আমরা কি ডাকব আল্লাহ ছাড়া এমন কিছুকে, যা আমাদেরকে কোন উপকার করে না এবং ক্ষতি করে না? আর আল্লাহ আমাদেরকে পথ দেখানোর পর আমাদেরকে কি ফিরানো হবে আমাদের পশ্চাতে সেই ব্যক্তির ন্যায় যাকে শয়তান যমীনে এমন শক্তভাবে পেয়ে বসেছে যে, সে দিশেহারা? তার রয়েছে সহচরবৃন্দ, তারা তাকে সঠিক পথের দিকে ডাকে, ‘আমাদের কাছে আস।’ বল, ‘আল্লাহর পথই সঠিক পথ। আর আমরা রাববুল আলামীনের আনুগত্য করতে আদিষ্ট হয়েছি’ ।
(আল-আনআম আয়াত: ৭১)

6 ৬
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا قُمۡتُمۡ اِلَی الصَّلٰوۃِ فَاغۡسِلُوۡا وُجُوۡهَکُمۡ وَ اَیۡدِیَکُمۡ اِلَی الۡمَرَافِقِ وَ امۡسَحُوۡا بِرُءُوۡسِکُمۡ وَ اَرۡجُلَکُمۡ اِلَی الۡکَعۡبَیۡنِ ؕ وَ اِنۡ کُنۡتُمۡ جُنُبًا فَاطَّهَّرُوۡا ؕ وَ اِنۡ کُنۡتُمۡ مَّرۡضٰۤی اَوۡ عَلٰی سَفَرٍ اَوۡ جَآءَ اَحَدٌ مِّنۡکُمۡ مِّنَ الۡغَآئِطِ اَوۡ لٰمَسۡتُمُ النِّسَآءَ فَلَمۡ تَجِدُوۡا مَآءً فَتَیَمَّمُوۡا صَعِیۡدًا طَیِّبًا فَامۡسَحُوۡا بِوُجُوۡهِکُمۡ وَ اَیۡدِیۡکُمۡ مِّنۡهُ ؕ مَا یُرِیۡدُ اللّٰهُ لِیَجۡعَلَ عَلَیۡکُمۡ مِّنۡ حَرَجٍ وَّ لٰکِنۡ یُّرِیۡدُ لِیُطَهِّرَکُمۡ وَ لِیُتِمَّ نِعۡمَتَهٗ عَلَیۡکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ
অনুবাদ: হে মুমিনগণ, যখন তোমরা সালাতে দন্ডায়মান হতে চাও, তখন তোমাদের মুখ ও কনুই পর্যন্ত হাত ধৌত কর, মাথা মাসেহ কর এবং টাখনু পর্যন্ত পা (ধৌত কর)। আর যদি তোমরা অপবিত্র থাক, তবে ভালোভাবে পবিত্র হও। আর যদি অসুস্থ হও কিংবা সফরে থাক অথবা যদি তোমাদের কেউ পায়খানা থেকে আসে অথবা তোমরা যদি স্ত্রী সহবাস কর অতঃপর পানি না পাও, তবে পবিত্র মাটি দ্বারা তায়াম্মুম কর। সুতরাং তোমাদের মুখ ও হাত তা দ্বারা মাসেহ কর। আল্লাহ তোমাদের উপর কোন সমস্যা সৃষ্টি করতে চান না, বরং তিনি চান তোমাদের পবিত্র করতে এবং তার নিআমত তোমাদের উপর পূর্ণ করতে, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন কর।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৬)

65 ৬৫
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ حَرِّضِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ عَلَی الۡقِتَالِ ؕ اِنۡ یَّکُنۡ مِّنۡکُمۡ عِشۡرُوۡنَ صٰبِرُوۡنَ یَغۡلِبُوۡا مِائَتَیۡنِ ۚ وَ اِنۡ یَّکُنۡ مِّنۡکُمۡ مِّائَۃٌ یَّغۡلِبُوۡۤا اَلۡفًا مِّنَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِاَنَّهُمۡ قَوۡمٌ لَّا یَفۡقَهُوۡنَ
অনুবাদ: হে নবী, তুমি মুমিনদেরকে লড়াইয়ে উৎসাহ দাও, যদি তোমাদের মধ্য থেকে বিশজন ধৈর্যশীল থাকে, তারা দু’শ জনকে পরাস্ত করবে, আর যদি তোমাদের মধ্যে একশ’ জন থাকে, তারা কাফিরদের এক হাজার জনকে পরাস্ত করবে। কারণ, তারা (কাফিররা) এমন কওম যারা বুঝে না।
(আল-আনফাল আয়াত: ৬৫)

24 ২৪
اَفَمَنۡ یَّتَّقِیۡ بِوَجۡهِهٖ سُوۡٓءَ الۡعَذَابِ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ وَ قِیۡلَ لِلظّٰلِمِیۡنَ ذُوۡقُوۡا مَا کُنۡتُمۡ تَکۡسِبُوۡنَ
অনুবাদ: যে ব্যক্তি কিয়ামতের দিন তার মুখমণ্ডল দ্বারা কঠিন আযাব ঠেকাতে চাইবে (সে কি তার মত যে শাস্তি থেকে নিরাপদ?) আর যালিমদেরকে বলা হবে, ‘তোমরা যা অর্জন করতে, তার স্বাদ আস্বাদন কর।
(আয-যুমার আয়াত: ২৪)

27 ২৭
اَوَ لَمۡ یَرَوۡا اَنَّا نَسُوۡقُ الۡمَآءَ اِلَی الۡاَرۡضِ الۡجُرُزِ فَنُخۡرِجُ بِهٖ زَرۡعًا تَاۡکُلُ مِنۡهُ اَنۡعَامُهُمۡ وَ اَنۡفُسُهُمۡ ؕ اَفَلَا یُبۡصِرُوۡنَ
অনুবাদ: তারা কি লক্ষ করে না যে, আমি শুকনো ভূমিতে পানি প্রবাহিত করি। অতঃপর তা দিয়ে শষ্য উদগত করি, যা থেকে তাদের গবাদি পশু ও তারা নিজেরা খাদ্য গ্রহণ করে? তবুও কি তারা লক্ষ্য করবে না।
(আস-সাজদাহ আয়াত: ২৭)

57 ৫৭
فَاِمَّا تَثۡقَفَنَّهُمۡ فِی الۡحَرۡبِ فَشَرِّدۡ بِهِمۡ مَّنۡ خَلۡفَهُمۡ لَعَلَّهُمۡ یَذَّکَّرُوۡنَ
অনুবাদ: সুতরাং যদি তুমি যুদ্ধে তাদেরকে নাগালে পাও, তাহলে এদের মাধ্যমে এদের পেছনে যারা রয়েছে তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করে দাও, যাতে তারা শিক্ষা গ্রহণ করে।
(আল-আনফাল আয়াত: ৫৭)

40 ৪০
وَ اِنَّ لَهٗ عِنۡدَنَا لَزُلۡفٰی وَ حُسۡنَ مَاٰبٍ
অনুবাদ: আর আমার নিকট রয়েছে তার জন্য নৈকট্য ও শুভ পরিণাম।
(সোয়াদ আয়াত: ৪০)

20 ২০
کُلًّا نُّمِدُّ هٰۤؤُلَآءِ وَ هٰۤؤُلَآءِ مِنۡ عَطَآءِ رَبِّکَ ؕ وَ مَا کَانَ عَطَـآءُ رَبِّکَ مَحۡظُوۡرًا
অনুবাদ: এদের ও ওদের প্রত্যেককে আমি তোমার রবের দান থেকে সাহায্য করি, আর তোমার রবের দান বন্ধ হওয়ার নয়।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ২০)

30 ৩০
وَ لَوۡ تَرٰۤی اِذۡ وُقِفُوۡا عَلٰی رَبِّهِمۡ ؕ قَالَ اَلَیۡسَ هٰذَا بِالۡحَقِّ ؕ قَالُوۡا بَلٰی وَ رَبِّنَا ؕ قَالَ فَذُوۡقُوا الۡعَذَابَ بِمَا کُنۡتُمۡ تَکۡفُرُوۡنَ
অনুবাদ: আর যদি তুমি দেখতে যখন তাদেরকে দাঁড় করানো হবে তাদের রবের সামনে এবং তিনি বলবেন ‘এটা কি সত্য নয়’? তারা বলবে, ‘হ্যাঁ, আমাদের রবের কসম!’ তিনি বলবেন, ‘সুতরাং তোমরা যে কুফরী করতে তার কারণে আযাব আস্বাদন কর।’
(আল-আনআম আয়াত: ৩০)

8 ৮
ءَ اُنۡزِلَ عَلَیۡهِ الذِّکۡرُ مِنۡۢ بَیۡنِنَا ؕ بَلۡ هُمۡ فِیۡ شَکٍّ مِّنۡ ذِکۡرِیۡ ۚ بَلۡ لَّمَّا یَذُوۡقُوۡا عَذَابِ ؕ
অনুবাদ: ‘আমাদের মধ্য থেকে তার উপরই কি কুরআন নাযিল করা হল’? বরং তারা আমার কুরআনের ব্যাপারে সন্দেহে রয়েছে। বরং তারা এখনও আমার আযাব আস্বাদন করেনি।
(সোয়াদ আয়াত: ৮)

160 ১৬০
اِنۡ یَّنۡصُرۡکُمُ اللّٰهُ فَلَا غَالِبَ لَکُمۡ ۚ وَ اِنۡ یَّخۡذُلۡکُمۡ فَمَنۡ ذَا الَّذِیۡ یَنۡصُرُکُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِهٖ ؕ وَ عَلَی اللّٰهِ فَلۡیَتَوَکَّلِ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: যদি আল্লাহ তোমাদেরকে সাহায্য করেন তবে তোমাদের উপর বিজয়ী কেউ নেই। আর যদি তিনি তোমাদেরকে লাঞ্ছিত করেন তবে কে এমন আছে যে, তোমাদেরকে এর পরে সাহায্য করবে? আর আল্লাহর উপরই যেন মুমিনগণ তাওয়াক্কুল করে।
(আলে-ইমরান আয়াত: ১৬০)

34 ৩৪
اِلَّا الَّذِیۡنَ تَابُوۡا مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ تَقۡدِرُوۡا عَلَیۡهِمۡ ۚ فَاعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ
অনুবাদ: তারা ছাড়া, যারা তাওবা করে তোমরা তাদের উপর নিয়ন্ত্রণ লাভের পূর্বে; সুতরাং জেনে রাখ যে, আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(আল-মায়েদা আয়াত: ৩৪)

58 ৫৮
وَ لَمَّا جَآءَ اَمۡرُنَا نَجَّیۡنَا هُوۡدًا وَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَعَهٗ بِرَحۡمَۃٍ مِّنَّا ۚ وَ نَجَّیۡنٰهُمۡ مِّنۡ عَذَابٍ غَلِیۡظٍ
অনুবাদ: আর যখন আমার আদেশ আসল, আমি হূদকে ও যারা তার সাথে ঈমান এনেছিল তাদেরকে আমার পক্ষ থেকে রহমত দ্বারা রক্ষা করলাম এবং আমি কঠোর আযাব থেকে তাদেরকে নাজাত দিলাম।
(হূদ আয়াত: ৫৮)

2 ২
وَ الۡقُرۡاٰنِ الۡحَکِیۡمِ
অনুবাদ: বিজ্ঞানময় কুরআনের শপথ।
(ইয়াসীন আয়াত: ২)

56 ৫৬
وَ یَحۡلِفُوۡنَ بِاللّٰهِ اِنَّهُمۡ لَمِنۡکُمۡ ؕ وَ مَا هُمۡ مِّنۡکُمۡ وَ لٰکِنَّهُمۡ قَوۡمٌ یَّفۡرَقُوۡنَ
অনুবাদ: আর তারা আল্লাহর কসম করে যে, নিশ্চয় তারা তোমাদের অন্তর্ভুক্ত, অথচ তারা তোমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়। বরং তারা এমন কওম যারা ভীত হয়।
(আত-তাওবা আয়াত: ৫৬)

63 ৬৩
قَالَ اذۡهَبۡ فَمَنۡ تَبِعَکَ مِنۡهُمۡ فَاِنَّ جَهَنَّمَ جَزَآؤُکُمۡ جَزَآءً مَّوۡفُوۡرًا
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘যাও, অতঃপর তাদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করবে, জাহান্নামই হবে তোমাদের প্রতিদান, পূর্ণ প্রতিদান হিসেবে’।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৬৩)

28 ২৮
فَلَوۡ لَا نَصَرَهُمُ الَّذِیۡنَ اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ قُرۡبَانًا اٰلِـهَۃً ؕ بَلۡ ضَلُّوۡا عَنۡهُمۡ ۚ وَ ذٰلِکَ اِفۡکُهُمۡ وَ مَا کَانُوۡا یَفۡتَرُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তারা আল্লাহর সান্নিধ্য লাভের জন্য আল্লাহর পরিবর্তে যাদেরকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করেছিল, তারা কেন তাদেরকে সাহায্য করল না? বরং তারা তাদের থেকে অদৃশ্য হয়ে গেল, আর এটা তাদের মিথ্যাচার এবং তাদের মনগড়া উদ্ভাবন।
(আল-আহকাফ আয়াত: ২৮)

10 ১০
اِلَّا مَنۡ خَطِفَ الۡخَطۡفَۃَ فَاَتۡبَعَهٗ شِهَابٌ ثَاقِبٌ
অনুবাদ: তবে কেউ সন্তর্পণে কিছু শুনে নিলে তাকে পিছু তাড়া করে জ্বলন্ত উল্কাপিন্ড।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১০)

50 ৫০
اَفِیۡ قُلُوۡبِهِمۡ مَّرَضٌ اَمِ ارۡتَابُوۡۤا اَمۡ یَخَافُوۡنَ اَنۡ یَّحِیۡفَ اللّٰهُ عَلَیۡهِمۡ وَ رَسُوۡلُهٗ ؕ بَلۡ اُولٰٓئِکَ هُمُ الظّٰلِمُوۡنَ
অনুবাদ: তাদের অন্তরে কি ব্যাধি রয়েছে? নাকি তারা সন্দেহ পোষণ করে, না তারা ভয় করে যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল তাদের উপর যুলম করবেন? বরং তারাই তো যালিম।
(আন-নূর আয়াত: ৫০)

29 ২৯
هَلَکَ عَنِّیۡ سُلۡطٰنِیَهۡ
অনুবাদ: ‘আমার ক্ষমতাও আমার থেকে চলে গেল!
(আল-হাক্কাহ আয়াত: ২৯)

130 ১৩০
سَلٰمٌ عَلٰۤی اِلۡ یَاسِیۡنَ
অনুবাদ: ইলইয়াসের প্রতি সালাম।
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৩০)

13 ১৩
وَّ طَعَامًا ذَا غُصَّۃٍ وَّ عَذَابًا اَلِیۡمًا
অনুবাদ: ও কাঁটাযুক্ত খাদ্য এবং যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।
(আল-মুযযাম্মিল আয়াত: ১৩)

18 ১৮
ذٰلِکُمۡ وَ اَنَّ اللّٰهَ مُوۡهِنُ کَیۡدِ الۡکٰفِرِیۡنَ
অনুবাদ: এই (হল ঘটনা) এবং নিশ্চয় আল্লাহ কাফিরদের ষড়যন্ত্র দুর্বল করে দেন।
(আল-আনফাল আয়াত: ১৮)

74 ৭৪
وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ هَاجَرُوۡا وَ جٰهَدُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ وَ الَّذِیۡنَ اٰوَوۡا وَّ نَصَرُوۡۤا اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ حَقًّا ؕ لَهُمۡ مَّغۡفِرَۃٌ وَّ رِزۡقٌ کَرِیۡمٌ
অনুবাদ: আর যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে এবং আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে এবং যারা আশ্রয় দিয়েছে ও সাহায্য করেছে, তারাই প্রকৃত মুমিন, তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও সম্মানজনক রিয্ক।
(আল-আনফাল আয়াত: ৭৪)

48 ৪৮
وَ کَانَ فِی الۡمَدِیۡنَۃِ تِسۡعَۃُ رَهۡطٍ یُّفۡسِدُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَا یُصۡلِحُوۡنَ
অনুবাদ: আর সেই শহরে ছিল নয় নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি। যারা যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করত এবং সংস্কার-সংশোধনমূলক কিছু করত না।
(আন-নামাল আয়াত: ৪৮)

37 ৩৭
قَالَ فَاِنَّکَ مِنَ الۡمُنۡظَرِیۡنَ
অনুবাদ: তিনি বললেন, ‘তুমি নিশ্চয় অবকাশপ্রাপ্তদের একজন’।
(আল-হিজর আয়াত: ৩৭)

24 ২৪
وَ مِنۡ اٰیٰتِهٖ یُرِیۡکُمُ الۡبَرۡقَ خَوۡفًا وَّ طَمَعًا وَّ یُنَزِّلُ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً فَیُحۡیٖ بِهِ الۡاَرۡضَ بَعۡدَ مَوۡتِهَا ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوۡمٍ یَّعۡقِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে তিনি তোমাদেরকে ভয় ও ভরসাস্বরূপ বিদ্যুৎ দেখান, আর আসমান থেকে পানি বর্ষণ করেন। অতঃপর তা দ্বারা যমীনকে তার মৃত্যুর পর পুনর্জীবিত করেন। নিশ্চয় এর মধ্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে সে কওমের জন্য যারা অনুধাবন করে।
(আর-রুম আয়াত: ২৪)

19 ১৯
اِنَّهُمۡ لَنۡ یُّغۡنُوۡا عَنۡکَ مِنَ اللّٰهِ شَیۡئًا ؕ وَ اِنَّ الظّٰلِمِیۡنَ بَعۡضُهُمۡ اَوۡلِیَآءُ بَعۡضٍ ۚ وَ اللّٰهُ وَلِیُّ الۡمُتَّقِیۡنَ
অনুবাদ: তারা আল্লাহর মুকাবিলায় তোমার কোন কাজে আসবে না। আর নিশ্চয় যালিমরা মূলত একে অপরের বন্ধু এবং আল্লাহ মুত্তাকীদের বন্ধু।
(আল-জাসিয়া আয়াত: ১৯)

32 ৩২
فَاَرۡسَلۡنَا فِیۡهِمۡ رَسُوۡلًا مِّنۡهُمۡ اَنِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ مَا لَکُمۡ مِّنۡ اِلٰهٍ غَیۡرُهٗ ؕ اَفَلَا تَتَّقُوۡنَ
অনুবাদ: অতঃপর তাদের মধ্যে তাদেরই একজনকে আমি রাসূলরূপে প্রেরণ করেছিলাম যে, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত করবে, তিনি ছাড়া তোমাদের অন্য কোন (সত্য) ইলাহ নেই। তবুও কি তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করবে না।
(আল-মুমিনুন আয়াত: ৩২)

149 ১৪৯
فَاسۡتَفۡتِهِمۡ اَلِرَبِّکَ الۡبَنَاتُ وَ لَهُمُ الۡبَنُوۡنَ
অনুবাদ: অতএব তাদেরকে জিজ্ঞাসা কর, ‘তোমার রবের জন্য কি কন্যা সন্তান এবং তাদের জন্য পুত্র সন্তান’?
(আস-সাফফাত আয়াত: ১৪৯)

23 ২৩
لَا یُسۡـَٔلُ عَمَّا یَفۡعَلُ وَ هُمۡ یُسۡـَٔلُوۡنَ
অনুবাদ: তিনি যা করেন সে ব্যাপারে তাকে প্রশ্ন করা যাবে না; বরং তাদেরকেই প্রশ্ন করা হবে।
(আল-আম্বিয়া আয়াত: ২৩)

31 ৩১
وَ لَا تَقۡتُلُوۡۤا اَوۡلَادَکُمۡ خَشۡیَۃَ اِمۡلَاقٍ ؕ نَحۡنُ نَرۡزُقُهُمۡ وَ اِیَّاکُمۡ ؕ اِنَّ قَتۡلَهُمۡ کَانَ خِطۡاً کَبِیۡرًا
অনুবাদ: অভাব-অনটনের ভয়ে তোমরা তোমাদের সন্তানদেরকে হত্যা করো না। আমিই তাদেরকে রিয্ক দেই এবং তোমাদেরকেও। নিশ্চয় তাদেরকে হত্যা করা মহাপাপ।
(আল-ইসরা (বনী-ইসরাঈল) আয়াত: ৩১)

118 ১১৮
وَ لَوۡ شَآءَ رَبُّکَ لَجَعَلَ النَّاسَ اُمَّۃً وَّاحِدَۃً وَّ لَا یَزَالُوۡنَ مُخۡتَلِفِیۡنَ
অনুবাদ: যদি তোমার রব চাইতেন, তবে সকল মানুষকে এক উম্মতে পরিণত করতেন, কিন্তু তারা পরস্পর মতবিরোধকারী রয়ে গেছে,
(হূদ আয়াত: ১১৮)

20 ২০
اَلَّذِیۡنَ اٰتَیۡنٰهُمُ الۡکِتٰبَ یَعۡرِفُوۡنَهٗ کَمَا یَعۡرِفُوۡنَ اَبۡنَآءَهُمۡ ۘ اَلَّذِیۡنَ خَسِرُوۡۤا اَنۡفُسَهُمۡ فَهُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ
অনুবাদ: যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছি তারা তাকে চিনে যেরূপ চিনে তাদের ছেলে-সন্তানদেরকে। যারা নিজদের ক্ষতি করেছে তারা ঈমান আনবে না।
(আল-আনআম আয়াত: ২০)

4 ৪
عَلَّمَهُ الۡبَیَانَ
অনুবাদ: তিনি তাকে শিখিয়েছেন ভাষা।
(আর-রাহমান আয়াত: ৪)

8 ৮
وَ نُیَسِّرُکَ لِلۡیُسۡرٰی
অনুবাদ: আর আমি তোমাকে সহজ বিষয় সহজ করে দেব।
(আল-আলা আয়াত: ৮)

181 ১৮১
وَ مِمَّنۡ خَلَقۡنَاۤ اُمَّۃٌ یَّهۡدُوۡنَ بِالۡحَقِّ وَ بِهٖ یَعۡدِلُوۡنَ
অনুবাদ: আর যাদেরকে আমি সৃষ্টি করেছি তাদের মধ্যে এমন একদল আছে যারা যথাযথভাবে পথ দেখায় এবং তদ্বারা ইনসাফ করে।
(আল-আরাফ আয়াত: ১৮১)

50 ৫০
وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنٰهُ بَیۡنَهُمۡ لِیَذَّکَّرُوۡا ۫ۖ فَاَبٰۤی اَکۡثَرُ النَّاسِ اِلَّا کُفُوۡرًا
অনুবাদ: আর আমি তা তাদের মধ্যে বণ্টন করি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করতে পারে; তারপর অধিকাংশ লোক শুধু অকৃতজ্ঞতাই প্রকাশ করে।
(আল-ফুরকান আয়াত: ৫০)

কপিরাইট
আমাদের সকল কন্টেন্ট কপিরাইট সংরক্ষিত
ডেভলোপারঃ মুহিব্বুল্লাহ
গোপনীয়তা নীতি

প্রিয় পাঠক
আমাদের সকল প্রজেক্টসমূহ সম্পূর্ণ ব্যাক্তি উদ্যোগে পরিচালিত, আপনাদের দোয়া ও সহযোগিতা দ্বীনের এই কাজকে আরও প্রসারিত করবে ইন-শা-আল্লাহ।